• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Sunday, December 30th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

২০১৯ এই সালটি ভালো থাকার উপায়

২০১৯ এই সালটি ভালো থাকার উপায়

সুপ্রভাত
সকল বন্ধুরা আপনাদের বার বার বলছি ২০১৯ এই বছটি অনেক বাধাঁ বিঘ্ন,অর্থকষ্ট,সাংসারিক অশান্তি ও রাজনৈতিক সংকট দেখা দেবে।সুতরাং প্রতিদিন মাতার ধ‍্যান ও বীজমন্ত্র করবেন।সঙ্গে সিদ্ধিবিনায়কের পূজা করবেন ,খুব ভালো থাকবেন।
সিদ্ধীদাতা গনেশ

মুদ্গল পুরাণ-এ গণেশের আটজন অবতারের বর্ণনা পাওয়া যায়। এঁরা হলেন –

বক্রতুণ্ড – প্রথম অবতার। এঁকে ব্রহ্মের অংশ ও পরম বলে মনে করা হয়। ইনি সিংহবাহন। এই অবতারের উদ্দেশ্য মাৎসর্যাসুর (অর্থাৎ ঈর্ষা) বধ।

একদন্ত – ইনি প্রত্যেক ব্যক্তিগত আত্মা ও পরমব্রহ্মের প্রতীক। ইনি মুষিকবাহন। এই অবতারের উদ্দেশ্য মদাসুর (অর্থাৎ, অহং) বধ।

মহোদর – ইনি বক্রতুণ্ড ও একদন্তের সম্মিলিত রূপ। ব্রহ্মের প্রজ্ঞার প্রতীক। মোহাসুর (অর্থাৎ সংশয়) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য। ইনিও মুষিকবাহন।

গজবক্ত্র বা গজানন – মহোদরের অন্যরূপ। লোভাসুর (অর্থাৎ লোভ) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য।

লম্বোদর – ব্রহ্মের শক্তির প্রতীক। ইনি মুষিকবাহন। ক্রোধাসুর (অর্থাৎ রাগ) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য।

বিকট – সূর্যের প্রতীক। জ্যোতির্ময় ব্রহ্মের প্রকাশ। কামাসুর (অর্থাৎ কামনাবাসনা) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য। ইনি ময়ূরবাহন।

বিঘ্নরাজ – বিষ্ণুর প্রতীক। ব্রহ্মের অস্তিত্বের প্রকাশ। মমাসুর (অর্থাৎ অহংকার) বধের উদ্দেশ্যে এই অবতার।

ধূম্রবর্ণ – শিবের প্রতীক। ব্রহ্মের বিনাশ শক্তির প্রকাশ। ইনি অশ্ববাহন। অভিমানাসুর (অর্থাৎ গরিমা) বধের উদ্দেশ্যে এই অবতার।

আজকের বিষয়,সিদ্ধীদাতা গনেশ, তার বন্দনা ও সিদ্ধীবিনায়কের পাঁচটি মহাশক্তি মন্ত্র।

সিদ্ধিদাতা গণেশের জন্মোৎসব রূপে পালিত হয় এই উৎসব। হিন্দু পঞ্জিকা অনুযায়ী ভাদ্র মাসের শুক্লা চতুর্থী তিথিতে গণেশের পূজা বিধেয়। সাধারণত এই দিনটি ২০ অগস্ট থেকে ১৫ সেপ্টেম্বরের মাঝে কোনো এক দিন পড়ে। দশদিনব্যাপী গণেশোৎসবের সমাপ্তি হয় অনন্ত চতুর্দশীর দিন। ভাদ্রপদ শুক্লপক্ষ চতুর্থী মধ্যাহ্নব্যাপিনী পূর্বাবিদ্ধ – এই পূজার প্রশস্ত সময়। চতুর্থী দুই দিনে পড়লে পূর্বদিনে পূজা অনুষ্ঠিত হয়। এমনকি দ্বিতীয় দিন মধ্যাহ্নের সম্পূর্ণ সময়ে চতুর্থী বিদ্যমান হলেও পূর্বদিন মধ্যাহ্নে এক ঘটিকার (২৪ মিনিট) জন্যও যদি চতুর্থী বিদ্যমান থাকে তবে পূর্বদিনেই গণেশ পূজা হয়।

গণেশ পূজা ভারতের সর্বত্র অনুষ্ঠিত হলেও এই উৎসব মহারাষ্ট্র, গোয়া, গুজরাট, কর্ণাটক, তামিলনাড়ু ও অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যে বিশেষ উৎসাহ উদ্দীপনার সঙ্গে পালিত হয়। ভারতের বাইরে নেপালে এই উৎসব মহাসমারোহে পালিত হয়। শ্রীলঙ্কায় তামিল হিন্দুরাও এই উৎসব পালন ক

সনাতন ধর্মালম্বীদের আরাধ্য গণেশের জন্ম থেকে শুরু করে তাঁর প্রথম পুজো হওয়া পর্যন্ত এমন বহু ঘটনা রয়েছে, যা আমাদের অনেকের অজানা। অনেকে ডাকেন গণপতি নামে, অনেকে ডাকেন গণেশ, অনেকে ডাকেন বিনায়ক নামেই ৷

আগে জেনে নেওয়া যাক গণপতি গণেশের জন্মের কাহিনি। কথিত আছে, উবটন দিয়ে একটি বালকের মূর্তি তৈরি করেন মাতা পার্বতী। এর পর তাতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেন। জীবনদানের পর ওই বালককে নিজের পুত্র স্বীকার করেন মাতা পার্বতী। শুধু তাই নয় পরম শক্তিশালী এবং বুদ্ধিমান হওয়ারও আশীর্বাদ দেন তাকে। যে সময় গণেশের জন্ম হয়, তখন দেবাদি দেব মহাদেব কৈলাশে ছিলেন না।

কৈলাশ ফেরার পর গুহদ্বারে একটি বালককে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেন। সেই গুহাতেই ছিলেন পার্বতী। মা-এর আদেশ মেনে শিবকে ওই গুহায় প্রবেশ করতে দেননি গণেশ। ফলে গণেশের ওপর রেগে যান মহাদেব। এর পরই দেবতাদের সঙ্গে গণেশের যুদ্ধ বাধে। একে একে সমস্ত দেবতাই গণেশের শক্তির সামনে পরাজিত হন। এর পর ত্রিশূল দিয়ে নিজের অজান্তেই পুত্র গণেশের শিরোচ্ছেদ করেন মহাদেব।

পুত্র গণেশের মৃত্যুতে ক্রুদ্ধ পার্বতীকে শান্ত করতে অবশেষে পুত্র গণেশের প্রাণ ফিরিয়ে দেন মহাদেব। হাতির মাথা ওই বালকের দেহে যুক্ত করা হয়।

জন্মের কিছু সময় পর পিতার সঙ্গে যুদ্ধ এবং তার পর প্রথম পূজ্যের আসন লাভ করেন তিনি। কিন্তু এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল তার জন্ম সময়ের কারণ।

শাস্ত্র মতে, ভাদ্রপদ শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে গণেশের জন্ম হয়। তাই শাস্ত্রে ভাদ্রপদ শুক্লপক্ষের চতুর্থী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনই সর্বত্র গণেশ চতুর্থী পালিত হয়।

জ্যোতিষশাস্ত্রে চতুর্থীকে রিক্তা তিথি বলা হয়েছে, সে দিন কোনও শুভ কাজ হয় না। কিন্তু সে দিনই গণেশের জন্মদিন হওয়ায় চতুর্থীতে রিক্তা তিথির দোষ গ্রাহ্য করা হয় না। তাই সমস্ত শুভ কাজ করা যায়। গণেশের কুষ্ঠিতে লগ্নে বৃশ্চিক রাশি রয়েছে এবং মঙ্গল বিরাজ করছে।

লগ্নস্থানে শনির পূর্ণদৃষ্টি রয়েছে। আবার সূর্যের ওপর শনির দৃষ্টি থাকার ফলেই বাবার হাতে পুত্রের শিরোচ্ছেদ হয়।

গণেশের কুষ্ঠিতে লগ্ন এবং লগ্নেশে বৃহস্পতির পূর্ণ দৃষ্টি রয়েছে। বৃহস্পতি দ্বিতীয় এবং পঞ্চম গৃহের স্বামী। অন্য দিকে বুধও স্বরাশির। এ কারণে গণেশ বুদ্ধি এবং জ্ঞানের দাতা এবং প্রথম পূজ্য।

গণেশের কুষ্ঠিতে পঞ্চমহাপুরুষ যোগের মধ্যে শশ এবং রুচক নামের যোগ তৈরি হয়। দসমেশ নিজের গৃহে রয়েছেন, তাই গণেশ শিবের গণের অধ্যক্ষ। তিনি গণাধ্যক্ষ নামেও পরিচিত।

গণেশের অপর নাম বিঘ্নহর্তা। কারণ তিনি সমস্ত ধরনের বিঘ্ন-বাধা দূর করেন। লগ্নে অবস্থিত মঙ্গলে শনি এবং বৃহস্পতির দৃষ্টির কারণে তিনি এই ক্ষমতা পান।

সিদ্ধিদাতা শিব গৌরী পুত্র গণেশ মহারাজ ছিলেন
বুদ্ধিতে সুনিপুণ । পুরাণ গুলিতে এমন বহু ঘটনা আছে
এক সময়ের কথা , মাতা উমা ঠিক করলেন দুই
পুত্রের বিবাহ দেবেন । সেইমতো শর্ত
হোলো যে আগে সাতবার পৃথিবী পরিক্রমা
করে আসতে পারবে তার বিবাহ অগ্রে দেওয়া
হবে । এই শুনে কুমার স্কন্দ, তাঁর বাহন ময়ূরে
চেপে পৃথিবী পরিক্রমা করতে বের হলেন।
গণেশ মহারাজ চিন্তায় পড়লেন। তাঁর বাহন মূষিক।
মূষিকে চেপে সাতবার পৃথিবী পরিক্রমা করতে
কয়েক যুগ চলে যাবে। মঙ্গলমূর্তি গণেশ জী
তখন শিব পার্বতীকে সাতবার প্রদক্ষিণ করে
বললেন- “পিতা মাতা। আমার পৃথিবী পরিক্রমা হয়ে
গেছে ।” হরগৌরী আশ্চর্য হয়ে বললেন-
“সেকি? তুমি তো পরিক্রমা করতে গেলেই না,
কিভাবে পরিক্রমা হোলো?” বক্রতুণ্ড গজানন
বললেন- “পিতামাতাই সন্তানের কাছে ভগবান, পিতামাতাই
সন্তানের কাছে জগত। তাই আপনাদের পরিক্রমা
করে আমার জগত পরিক্রমা হয়ে গেছে।”
হরগৌরী বুঝলেন সিদ্ধিদাতার বুদ্ধি তীব্র। রিদ্ধি ও
সিদ্ধি নামক দুই কন্যার সাথে গণেশের বিবাহ দিলেন।
গণেশের দুই পুত্র ও এক কন্যা। পুত্রদের নাম শুভ
ও লাভ, কন্যার নাম সন্তোষী । পুরানে এমন ঘটনা
বেদব্যাস লিখেছেন যাতে আমরা পিতামাতার সেবা
করি ।
গণেশের আর এক বুদ্ধি । মূষকরাজ নামক এক অসুর
ছিলেন । তাঁর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে স্বর্গচ্যুত
দেবতারা কৈলাসে এসে ভগবান শিবের কাছে সকল
বৃতান্ত বললেন। ভগবান শিবের নির্দেশে গণেশ
অসুরপুরী আক্রমণ করে অসুর নিধন শুরু করলেন
। মূষকরাজ যুদ্ধে আসলে গণেশ জী চাতুরী
দ্বারা তাকে মূষিকে পরিণত করে বিশাল দেহ নিয়ে
মূষিকে বসলে , মূষকরাজের দফারফা শেষ হতে
লাগলো। মূষকরাজ ক্ষমা চাইলে গণপতি বর দিয়ে
বললেন- “আজ থেকে তুমি আমার বাহন, তুমিও আমার
সাথে পূজা পাবে। তোমার স্কন্ধে আমি ক্ষুদ্র
পুষ্পসম ওজন পরিগ্রহ করে অধিষ্ঠান করবো। তখন
তোমার কষ্ট হবে না।” ভিন্ন মতে স্বর্গের
কোনো এক গন্ধর্ব কোনো মুনি শাপে
মূষিকে রূপান্তরিত হয়ে সেই মুনির আশ্রমে তাণ্ডব
আরম্ভ শুরু করে। তখন মুনির প্রার্থনায় গণেশ
মহারাজ প্রকট হয়ে সেই মূষিক কে বাহন বানান ।
একদিনের ঘটনা। গজানন মূষিকে অধিষ্ঠান করে
যাচ্ছিল্লেন। পথে মূষিকের শত্রু এক নাগ কে
দেখে মূষিক ভীত হয়ে হঠাত থেমে গেলে
আচমকা গণেশ জী মূষিক থেকে পড়ে যান।
সেসময় চন্দ্রদেব গণেশ জীর স্থূল দেহ ও
হস্তীমুখ নিয়ে ব্যাঙ্গ করলে গণেশ জী
চন্দ্রদেবকে অভিশাপ করেন । পরে চন্দ্রদেব
গণেশ জীর আরাধনা করে শাপ থেকে মুক্তি পান
। ভাদ্রমাসের নষ্টচন্দ্র দিন চন্দ্র দর্শন করলে নাকি
সেই অভিশাপ লাগে বলে পুরাণে লেখা। বলা হয়
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সেইদিন চন্দ্র দর্শন
করেছিলেন, এরপর মণি অপহরণের ঘটনা ঘটে। যাই
হোক ব্যাস মুনি পুরানে আমাদের এই শিক্ষা
দিয়েছেন যে কারোর দেহ দেখে তাকে
ব্যাঙ্গ উপহাস করতে নেই। ভাদ্র মাসের নষ্টচন্দ্র
দর্শন তিথিতে চন্দ্র দর্শন করলে পরদিন প্রভাতে
গণেশ জীকে দূর্বা দ্বারা পূজা করতে হয়- নচেৎ
সেই শাপ লেগে যায় বলে পুরাণে লেখা ।
একদা কুবের নিজ দর্প প্রদর্শনের জন্য গর্বে
বুক ফুলিয়ে কৈলাসে শিব কে নিমন্ত্রণ করতে
আসেন । ভগবান শিব অন্তর্যামী । তিনি কুবের কে
শিক্ষা দেবার জন্য গণেশ কে পাঠালেন । গণেশ
এসে কুবের মহলে গ্রেগ্রাসে এত খাবার
খেতে লাগলেন, যে কুবের ভবন খাদ্যশূন্য
হোলো। কুবের এসে মহাদেবের কাছে ক্ষমা
চাইলে মহাদেব গণেশ কে ফিরিয়ে আনলেন। এই
জন্য কদাপি গর্ব করা উচিৎ নয় । একবার কৈলাসে সমস্ত
দেবতা ও ত্রিদেব ত্রিদেবী উপস্থিত ছিলেন।
ছিলেন না শুধু গণেশ । সেসময় সিন্দুর নামক এক
অসুর এসে সমগ্র কৈলাস কে হাতে তুলে সমুদ্রে
নিক্ষেপ করতে চাইলেন। ভগবান শিব ভাবলেন
কপাল নয়ন অগ্নি দিয়ে সেই অসুরকে ভস্ম
করবেন । কিন্তু ভাবলেন অসুরের হাতে সমগ্র
কৈলাস। এই মুহূর্তে অসুরকে ভস্ম করা উচিৎ না । উপায়
না দেখে গণেশ কে স্মরণ করলেন। গণেশ
এসে তাঁর দন্ত দিয়ে সিন্দুর অসুরকে টুকরো
করে দিলেন । মহাভারত এর লেখক ছিলেন গণেশ
। ব্যাসদেব শ্লোক বলতেন , গণেশ মহারাজ তাঁর
দন্ত ভেঙ্গে কলম বানিয়েছিলেন সেটা নিয়ে
লেখতেন । গণেশ জীর যে হস্তীমুণ্ড সেটা
ঐরাবত হস্তীর মুণ্ড। দুর্বাসা মুনির অভিশাপে
ঐরাবতের ওরকম হয়েছিলো। তবে মুণ্ড কাটার পর
ঐরাবত মরে নি। দুর্বাসার আশীর্বাদে ঐরাবতের
একটি মুণ্ড গজিয়েছিলো । গণেশ জী মঙ্গল
মূর্তি। নতুন ব্যবসা, নতুন কিছু কেনা বা গৃহ নির্মাণের
আগে বা যেকোনো পূজায় অগ্রে গণেশের
পূজা করা উচিৎ । যাত্রা কালে গণেশ নাম উচ্চারন
করলে যাত্রা নিস্কণ্টক হয় । গণেশ পূজায় চতুর্বিধ
ফল লাভ, গ্রহ দোষ খণ্ডন ও সুখ, সমৃদ্ধি, আয়ু, যশ,
মান, অর্থ, সম্পদ প্রাপ্তি হয় । এজন্য ভারতের
সিনেমা নির্মাতা তথা মুম্বাই তে গণেশ পূজার এত ঢল।
কালক্রমে গোটা দেশে বিস্তৃতি হয়। আগামী কাল
গণেশ চতুর্থী, গণেশের আবির্ভাব তিথি । আসুন
গণেশ জীকে প্রনাম জানিয়ে বলি-
ওঁ দেবেন্দ্র- মৌলি- মন্দার মকরন্দ কণারুণাঃ ।
বিঘ্নং হরন্তু হেরম্বচরণাম্বুজরেণবঃ ।।
প্রাতঃ স্মরামি গণনাথমণাথবন্ধুং
সিন্দুরপুরপরিশোভিতগণ্ডযুগ্মম্ ।
উদ্দণ্ডবিঘ্নপরিখণ্ডনখণ্ডনচণ্ড-
মাখণ্ডলাদিসুরনায়কবৃন্দ্যবন্দ্যম্ ।। ১
প্রাতর্ণমামি চতুরাননবন্দ্যমান-
মিচ্ছানুকূলমখিলঞ্চ বরং দদানম্ ।
তং তুন্দিলং দ্বিরসনাধিপযজ্ঞসূত্রং
পুত্রং বিলাসচতুরং শিবয়োঃ শিবায় ।। ২
প্রাতর্ভজাম্যভয়দং খলু ভক্তশোক-
দাবানলং গণবিভুং বরাকুঞ্জরাস্যম্ ।
অজ্ঞানকাননবিনাশনহব্যবাহ-
মুৎসাহবর্ধনমহং সুতমীশ্বরস্য ।। ৩
শ্লোকত্রয়মিদং পুণ্যং সদা সাম্রাজ্যদায়কং ।
প্রাতরুত্থায় সততং প্রপঠেৎ প্রযতঃ পুমান্ ।। ৪
বঙ্গানুবাদ- যিনি অনাথবন্ধু, যাঁহার গণ্ডদ্বয়
সিন্দুরস্রোতে পরিশোভিত, যিনি প্রবল বিঘ্নের
বিনাশক প্রচণ্ড দণ্ডস্বরূপ , যিনি ইন্দ্র প্রভৃতি
দেবনায়কগণের দ্বারা পূজিত , সেই গণেশকে
আমি প্রাতঃকালে স্মরণ করি । ১ যিনি ব্রহ্মার দ্বারা পূজিত
এবং ইচ্ছানুযায়ী অখিল বর দান করেন, যিনি স্থূলোদর
, বাসুকিনাগ যাঁগার যজ্ঞোপবীত, যিনি বিলাস নিপুণ, আমি
শিবদুর্গার সেই পুত্রকে মঙ্গলের নিমিত্ত
প্রাতঃকালে প্রনাম করি । ২ যিনি অভয়দাতা, যিনি
ভক্তগণের শোকদহনকারী দাবাগ্নিস্বরূপ , যিনি
অজ্ঞানরূপ বনের বিনাশক অগ্নিস্বরূপ এবং
উৎসাহবর্ধক, সেই মহেশ্বর- পুত্রকে আমি
প্রাতঃকালে ভজনা করি । ৩ এই পুণ্য শ্লোকত্রয়
সর্বদা সাম্রাজ্যদায়ক; পুরুষ ইহা প্রাতঃকালে
গাত্রোত্থান করিয়া সর্বদা ভক্তিসহকারে পাঠ করিবে

গনেশ মন্ত্রে সমস্যা থেকে মুক্তি লাভ...
* ধ্যান মন্ত্র -
ওঁ ধ্যায়েন্নিত্যং গনপতিং বিদ্যুদ্বর্ণং গজাননং ।
শ্বেতাম্বরং সিতাব্জস্থং স্বর্ণমুকুট শোভিতম্ ।।
শ্বেতমূষিক পৃষ্ঠন্যস্তবামচরনং সিদ্ধিদং ।
বামজান্বারোপিতদক্ষিনপদং চতুর্ভুজম্ ।।

অর্থাৎ যিনি বিদ্যুবর্ণ, গজানন, শ্বেতবস্ত্র পরিহিত, শ্বেতপদ্মে অবস্থিত, মাথায় স্বর্ণমুকুট শোভাস্থিত, যাহার বামচরন শ্বেতমূষিকের পৃষ্ঠে রাখা এবং বাম পা হাটুর ওপর অবস্থিত । যিনি সিদ্ধিদাতা ও চতুর্ভুজ , বাম দিকের দুই হাতে শঙ্খ ও চক্র, ডান দুই হাতে পুস্তক ও লেখনী ধারনকারী সেই সিদ্ধিদাতা শ্রীগনেশকে আরাধনা করি ।

* প্রনাম মন্ত্র -
ওঁ সর্ব্ববিঘ্ন বিনাশয় সর্ব্বকল্যান হেতবে ।
পার্ব্বতী প্রিয় পুত্রায় গনেশায় নমো নমঃ ।।

** ভগবান শ্রীগনেশের ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে শুভ ও দ্রুত ফল প্রদানকারী মন্ত্র নিচে দেওয়া হল, সাধ্যমতে শুদ্ধচারে জপ করলে অবশ্যই মনমতো ফল পাওয়া যায় ।

১. বিদ্যায় সফলতার জন্য - ওঁ গং গনপতেয় নমঃ
প্রতিদিন ২৮ বার করে জপ করতে হবে।
২. তন্ত্র- মন্ত্রের বিপরীত ক্রিয়া থেকে মুক্তি লাভের জন্য- ওঁ হস্থিপিশাচিনিখে স্বাহাঃ ।
(এই মন্ত্র চলাফেরার সময় বা বসে জপ করা যেতে পারে। এঁটো মুখে জপ করলে বেশি তাড়াতাড়ি কাজ দেয় ।
৩. আর্থিক উন্নতির জন্য - ওঁ বক্রতুন্ডায় হুং ।
(প্রতিদিন ১০৮ বার করে জপ )
৪. ঋনমুক্তির জন্য - ওঁ গনেশ ঋনং ছিন্দিং বরেন্যং হুং ফট্ নমঃ ।
( প্রতিদিন ধুপ জ্বেলে ১০৮ বার করে জপ )
৫. সর্ব্ব বশীকরনের জন্য- " ওঁ শ্রীং হ্রীং ক্লীং গং গনপতয়ে বর বরদ সর্ব্বজনং মে বশ মানায় স্বাহা "
(প্রতিদিন ১০৮ বার করে জপ )

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20181230090455

Friday, December 28th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

গোচর ফল নির্ণয়

গোচর ফল নির্ণয়

সুপ্রভাত
গোচর বিচার পদ্ধতি
গুহ-সকল নিয়তই রাশিচক্রে আবর্তিত হইতেছে । জন্মকালীন রাশি ও লগ্নের আবর্তনশীল গ্রহের সম্পর্ক নিশ্চয়ই বিদ্যমান, তাহা পর্যবেক্ষণ করিয়া ফলাদেশ করাকেই গোচর বিচার বলা হইয়া থাকে! | গোচর বিচারের মৃল মন্ত্রগুলি নিন্মে প্রদত্ত হইল:
(১) গ্রহণের মধ্যে রবি ৩০ দিনে, চন্দ্র সোয়া ২ দিনে, মঙ্গল ৪৫ দিনে, বুধ ১৮ দিনে ও শুক্র ২৮ দিনের পর এক রাশি হইতে অপর রাশিতে গমন করে-- এই গ্রহসমৃহকে শীঘ্রগামী গ্রহ বলা হয়৷ পক্ষান্তরে, গ্রহগণের মধ্যে শনি আড়াই বৎসর পর,বৃহস্পতি ১ বৎসর পর, এবং বাহু ও কেতু দেড় বৎসর পর এক রাশি হইতে অপর রাশিতে গমন করে ৷ ইহারা মন্দগামী
মন্দগামী গ্রহসমূহের গোচর বিচার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ | বিশেষ বিশেষ অবস্থায় শীঘ্রগাহী গ্রহসমূহের অবস্থানের ফলেও সাময়িক ফল লাত করা যায় ৷ .
(২) গোচরফল কাল : রবি ও মঙ্গলগ্রহ রাশিতে প্রবেশ করিবার সময়, বৃহস্পতি ও শুক্রগ্রহমধ্য সময়ে শনি ও চন্দ্র নির্গমনকালে এবং বুধগ্রহ সকল সময়েই (যে ১৮ দিন যে গ্রহে থাকে--তদনুযায়ী) গোচরফল প্রদান করিয়া থাকে ৷
(৩) সাধারণতঃ জন্মরাশি হইতেই গোচর বিচার করা হয় কিন্তু এই সঙ্গে লগ্ন হইতে গ্রহের বিচার করিলে শুভাশুভ ফল পরিপূর্ণভাবে জানা যায় ৷ দুই স্থান হইতে বিচার করিয়া ফল শুভ হইলে গোচরফল নিশ্চয়ই শুভ হইবে ৷ দুই স্থান হইতে বিচার-ফল অশুভ হইলে-~গোচরফল নিশ্চয়ই অশুভ হইবে৷ এক স্থানের বিচারে শুভ, অপর দ্বানের বিচারে অশুভ হইলে গোচরফল সম হইবে, ভাল বা মন্দ কিছুই হইবে না, কেবলমাত্র স্থিতাবস্থা বজায় থাকিবে | (৪) জন্মকুগুলীতে যে স্থানে গ্রহ অবস্থানে গোচর ঠিক করে সেই স্থানে গ্রহ আসিলে সচরাচর শুভ ফলদাতা হইয়া থাকে ৷ জন্মকালিন গ্ৰহ যে রাশিতে অবস্থিত ছিল, উহা হইতে সপ্তম স্থানে আসিলে দেয় ফলের হ্রাস হইয়া থাকে। ৷
৫)গোচর ফল নির্ণয়ের সময় ,নক্ষত্রের অবস্থান গত ফলাফল ও ঐ নক্ষত্রের অধীন গ্ৰহদের শুভ অশুভ বিচার আবশ্যক।

প্রিয় বন্ধুরা আমাদের প্রতিদিনের পোস্ট পড়তে যাদের ভাল লাগছে তারা প্লিজ আমাদের ফেসবুক পেজ ASTRO PLAMIST NEUMEROLOGY CENTER ,type @astropalmist1 এবং আমাদের website :www.apnc.co.inলাইক করতে এবং অন্যদেরও শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন যাতে তারাও পড়ার সুযোগ পান এবং আপনার মত উপকৃত হন। আমরা আরও ভালো কিছু লেখা পোস্ট করার অনুপ্রেরণা পাব। কিন্তু দয়া করে কেউ কপি করে এডিট করে নিজের page/group/website /timeline পোস্ট করে নিজেকে ছোট করবেন না।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20181228093405

Sunday, December 23rd, 2018

Astro Palmist Numerology Center

জোতীষ ও তন্ত্রমতে মা কালী

জোতীষ ও তন্ত্রমতে মা কালী

সুপ্রভাত
তন্ত্রশাস্ত্রের মতে, কালী দশমহাবিদ্যা নামে পরিচিত তন্ত্রমতে পূজিত প্রধান দশ জন দেবীর মধ্যে প্রথম দেবী। শাক্তরা কালীকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টির আদি কারণ মনে করে। বাঙালি হিন্দু সমাজে দেবী কালীর মাতৃরূপের পূজা বিশেষ জনপ্রিয়।
'ওঁ খড়্গং চক্রগদেষুচাপপরিঘান শূলং ভুসূণ্ডিং শিরঃ| শঙ্খং সন্দধতীং করৈস্ত্রিনয়নাং সর্বাঙ্গভূষাবৃতাম্ || নীলাশ্মদ্যুতিমাস্যপাদদশকাং সেবে মহাকালিকাম্ | যামস্তৌচ্ছয়িতে হরৌ কমলজো হন্তুং মধুং কৈটভম্ ||' ----মার্কণ্ডেয় চণ্ডীর প্রথম চরিত্র শ্রী শ্রী মহাকালীর ধ্যানমন্ত্রে পাওয়া যায়।

কালী একজন হিন্দু দেবী। যাঁর অন্য নাম শ্যামা বা আদ্যাশক্তি। প্রধানত শাক্ত ধর্মাবলম্বীরা কালীর পূজা করেন।
তন্ত্রশাস্ত্রের মতে, তিনি দশমহাবিদ্যা নামে পরিচিত তন্ত্রমতে পূজিত প্রধান দশ জন দেবীর মধ্যে প্রথম দেবী। শাক্তরা কালীকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টির আদি কারণ মনে করে। বাঙালি হিন্দু সমাজে দেবী কালীর মাতৃরূপের পূজা বিশেষ জনপ্রিয়।
পুরাণ ও তন্ত্র গ্রন্থগুলিতে কালীর বিভিন্ন রূপের বর্ণনা পাওয়া যায়। তবে সাধারণভাবে তাঁর মূর্তিতে চারটি হাতে খড়্গ, অসুরের ছিন্নমুণ্ড, বর ও অভয়মুদ্রা; গলায় মানুষের মুণ্ড দিয়ে গাঁথা মালা; বিরাট জিভ, কালো গায়ের রং, এলোকেশ দেখা যায় এবং তাঁকে তাঁর স্বামী শিবের বুকের উপর দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়।

ব্রহ্মযামল মতে, কালী বঙ্গদেশের অধিষ্ঠাত্রী দেবী। কালীর বিভিন্ন রূপভেদ আছে। যেমন – দক্ষিণাকালী, শ্মশানকালী, ভদ্রকালী, রক্ষাকালী, গুহ্যকালী, মহাকালী, চামুণ্ডা ইত্যাদি। আবার বিভিন্ন মন্দিরে "ব্রহ্মময়ী", "ভবতারিণী", "আনন্দময়ী", "করুণাময়ী" ইত্যাদি নামে কালীপ্রতিমা প্রতিষ্ঠা ও পূজা করা হয়। আশ্বিন মাসের অমাবস্যা তিথিতে দীপান্বিতা কালীপূজা বিশেষ জাঁকজমক সহকারে পালিত হয়। এছাড়া মাঘ মাসে রটন্তী কালীপূজা ও জ্যৈষ্ঠ মাসে ফলহারিণী কালীপূজাও বিশেষ জনপ্রিয়। অনেক জায়গায় প্রতি অমাবস্যা এবং প্রতি মঙ্গলবার ও শনিবারে কালীপূজা হয়ে থাকে।

পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতায় অনেক কালীমন্দির আছে। তাই ভারতের অন্যান্য অঞ্চলে কালীকে "কলকাত্তাওয়ালি" (কলকাতানিবাসী) বলা হয়। কলকাতার সবচেয়ে বিখ্যাত কালীমন্দিরটি হল কালীঘাট মন্দির। এটি একটি সতীপীঠ। এছাড়া দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়ি, আদ্যাপীঠ, ঠনঠনিয়া কালীবাড়ি, ফিরিঙ্গি কালীবাড়ি ইত্যাদি কলকাতা অঞ্চলের বিখ্যাত কয়েকটি কালী মন্দির। এছাড়া লালনার সিদ্ধেশ্বরী কালীবাড়ি, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার ময়দা কালীবাড়ি, উত্তর চব্বিশ পরগনার হালিশহরের রামপ্রসাদী কালী মন্দির ইত্যাদি পশ্চিমবঙ্গের বিখ্যাত কয়েকটি কালীমন্দির। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের অধুনা ধ্বংসপ্রাপ্ত রমনা কালীমন্দির ছিল খুবই প্রাচীন একটি কালীমন্দির। ভারতের রাজধানী নতুন দিল্লির নতুন দিল্লি কালীবাড়ি একটি ঐতিহ্যপূর্ণ কালীমন্দির।

‘কালী’ শব্দটি ‘কাল’ শব্দের স্ত্রীলিঙ্গ রূপ, যার অর্থ “কৃষ্ণ, ঘোর বর্ণ” (পাণিনি ৪।১।৪২)। মহাভারত অনুসারে, এটি দুর্গার একটি রূপ (মহাভারত, ৪।১৯৫)। আবার হরিবংশ গ্রন্থে কালী একটি দানবীর নাম (হরিবংশ, ১১৫৫২)।

‘কাল’, যার অর্থ ‘নির্ধারিত সময়’, তা প্রসঙ্গক্রমে ‘মৃত্যু’ অর্থেও ব্যবহৃত হয়। এর সমোচ্চারিত শব্দ ‘কালো’র সঙ্গে এর কোনও প্রত্যক্ষ সম্পর্ক নেই। কিন্তু লৌকিক ব্যুৎপত্তির দৌলতে এরা পরস্পর সংযুক্ত হয়ে গেছে। মহাভারত-এ এক দেবীর উল্লেখ আছে যিনি হত যোদ্ধা ও পশুদের আত্মাকে বহন করেন। তাঁর নাম কালরাত্রি বা কালী। সংস্কৃত সাহিত্যের বিশিষ্ট গবেষক টমাস কবার্নের মতে, এই শব্দটি নাম হিসাবে ব্যবহার করা হতে পারে আবার ‘কৃষ্ণবর্ণা’ বোঝাতেও ব্যবহার করা হয়ে থাকতে পারে।

রূপভেদ

তন্ত্র ও পুরাণে দেবী কালীর একাধিক রূপভেদের কথা পাওয়া যায়। তোড়ল তন্ত্র মতে কালী অষ্টধা বা অষ্টবিধ। যথা – দক্ষিণাকালী, সিদ্ধকালী, গুহ্যকালী, মহাকালী, ভদ্রকালী, চামুণ্ডাকালী, শ্মশানকালী ও শ্রীকালী। মহাকাল সংহিতা অনুসারে আবার কালী নববিধা। এই তালিকা থেকেই পাওয়া যায় কালকালী, কামকলাকালী, ধনদাকালী ও চণ্ডিকাকালীর নাম।

দক্ষিণাকালী

দক্ষিণাকালীর কালীর সর্বাপেক্ষা প্রসিদ্ধ মূর্তি। ইনি প্রচলিত ভাষায় শ্যামাকালী নামে আখ্যাতা। দক্ষিণাকালী করালবদনা, ঘোরা, মুক্তকেশী, চতুর্ভূজা এবং মুণ্ডমালাবিভূষিতা। তাঁর বামকরযুগলে সদ্যছিন্ন নরমুণ্ড ও খড়্গ; দক্ষিণকরযুলে বর ও অভয় মুদ্রা। তাঁর গাত্রবর্ণ মহামেঘের ন্যায়; তিনি দিগম্বরী। তাঁর গলায় মুণ্ডমালার হার; কর্ণে দুই ভয়ানক শবরূপী কর্ণাবতংস; কটিদেশে নরহস্তের কটিবাস। তাঁর দন্ত ভয়ানক; তাঁর স্তনযুগল উন্নত; তিনি ত্রিনয়নী এবং মহাদেব শিবের বুকে দণ্ডায়মান। তাঁর দক্ষিণপদ শিবের বক্ষে স্থাপিত। তিনি মহাভীমা, হাস্যযুক্তা ও মুহুর্মুহু রক্তপানকারিনী।

তাত্ত্বিকের তাঁর নামের যে ব্যাখ্যা দেন তা নিম্নরূপ: দক্ষিণদিকের অধিপতি যম যে কালীর ভয়ে পলায়ন করেন, তাঁর নাম দক্ষিণাকালী। তাঁর পূজা করলে ত্রিবর্ণা তো বটেই সর্বোপরি সর্বশ্রেষ্ঠ ফলও দক্ষিণাস্বরূপ পাওয়া যায়।

সিদ্ধকালী

সিদ্ধকালী কালীর একটি অখ্যাত রূপ। গৃহস্থের বাড়িতে সিদ্ধকালীর পূজা হয় না; তিনি মূলত সিদ্ধ সাধকদের ধ্যান আরাধ্যা। কালীতন্ত্র-এ তাঁকে দ্বিভূজা রূপে কল্পনা করা হয়েছে। অন্যত্র তিনি ব্রহ্মরূপা ভুবনেশ্বরী। তাঁর মূর্তিটি নিম্নরূপ: দক্ষিণহস্তে ধৃত খড়্গের আঘাতে চন্দ্রমণ্ডল থেকে নিঃসৃত অমৃত রসে প্লাবিত হয়ে বামহস্তে ধৃত একটি কপালপাত্রে সেই অমৃত ধারণ করে পরমানন্দে পানরতা। তিনি সালংকারা। তাঁর বামপদ শিবের বুকে ও বামপদ শিবের উরুদ্বয়ের মধ্যস্থলে সংস্থাপিত।

গুহ্যকালী

গুহ্যকালী বা আকালীর রূপ গৃহস্থের কাছে অপ্রকাশ্য। তিনি সাধকদের আরাধ্য। তাঁর রূপকল্প ভয়ংকর: গুহ্যকালীর গাত্রবর্ণ গাঢ় মেঘের ন্যায়; তিনি লোলজিহ্বা ও দ্বিভূজা; গলায় পঞ্চাশটি নরমুণ্ডের মালা; কটিতে ক্ষুদ্র কৃষ্ণবস্ত্র; স্কন্ধে নাগযজ্ঞোপবীত; মস্তকে জটা ও অর্ধচন্দ্র; কর্ণে শবদেহরূপী অলংকার; হাস্যযুক্তা, চতুর্দিকে নাগফণা দ্বারা বেষ্টিতা ও নাগাসনে উপবিষ্টা; বামকঙ্কণে তক্ষক সর্পরাজ ও দক্ষিণকঙ্কণে অনন্ত নাগরাজ; বামে বৎসরূপী শিব; তিনি নবরত্নভূষিতা; নারদাদিঋষিগণ শিবমোহিনী গুহ্যকালীর সেবা করেন; তিনি অট্টহাস্যকারিণী, মহাভীমা ও সাধকের অভিষ্ট ফলপ্রদায়িনী। গুহ্যকালী নিয়মিত শবমাংস ভক্ষণে অভ্যস্তা।

মুর্শিদাবাদ-বীরভূম সীমান্তবর্তী আকালীপুর গ্রামে মহারাজা নন্দকুমার প্রতিষ্ঠিত গুহ্যকালীর মন্দিরের কথা জানা যায়। মহাকাল সংহিতা মতে, নববিধা কালীর মধ্যে গুহ্যকালীই সর্বপ্রধানা। তাঁর মন্ত্র বহু – প্রায় আঠারো প্রকারের

মহাকালী

তন্ত্রসার গ্রন্থমতে, মহাকালী পঞ্চবক্ত্রা ও পঞ্চদশনয়না। তবে শ্রীশ্রীচণ্ডী-তে তাঁকে আদ্যাশক্তি, দশবক্ত্রা, দশভূজা, দশপাদা ও ত্রিংশল্লোচনা রূপে কল্পনা করা হয়েছে। তাঁর দশ হাতে রয়েছে যথাক্রমে খড়্গ,চক্র,গদা,ধনুক,বাণ,পরিঘ,শূল,ভূসুণ্ডি,নরমুণ্ড ও শঙ্খ। ইনিও ভৈরবী; তবে গুহ্যকালীর সঙ্গে এঁর পার্থক্য রয়েছে। ইনি সাধনপর্বে ভক্তকে উৎকট ভীতি প্রদর্শন করলেও অন্তে তাঁকে রূপ, সৌভাগ্য, কান্তি ও শ্রী প্রদান করেন।

ভদ্রকালী

ভদ্রকালী নামের ভদ্র শব্দের অর্থ কল্যাণ এবং কাল শব্দের অর্থ শেষ সময়। যিনি মরণকালে জীবের মঙ্গলবিধান করেন, তিনিই ভদ্রকালী। ভদ্রকালী নামটি অবশ্য শাস্ত্রে দুর্গা ও সরস্বতী দেবীর অপর নাম রূপেও ব্যবহৃত হয়েছে। কালিকাপুরাণ মতে, ভদ্রকালীর গাত্রবর্ণ অতসীপুষ্পের ন্যায়, মাথায় জটাজুট, ললাটে অর্ধচন্দ্র ও গলদেশে কণ্ঠহার। তন্ত্রমতে অবশ্য তিনি মসীর ন্যায় কৃষ্ণবর্ণা, কোটরাক্ষী, সর্বদা ক্ষুধিতা, মুক্তকেশী; তিনি জগৎকে গ্রাস করছেন; তাঁর হাতে জ্বলন্ত অগ্নিশিখা ও পাশযুগ্ম।

গ্রামবাংলায় অনেক স্থলে ভদ্রকালীর বিগ্রহ নিষ্ঠাসহকারে পূজিত হয়। এই দেবীরও একাধিক মন্ত্র রয়েছে। তবে প্রসিদ্ধ চতুর্দশাক্ষর মন্ত্রটি হল – ‘হৌঁ কালি মহাকালী কিলি কিলি ফট স্বাহা’।

চামুণ্ডাকালী

চামুণ্ডাকালী বা চামুণ্ডা ভক্ত ও সাধকদের কাছে কালীর একটি প্রসিদ্ধ রূপ। দেবীভাগবত পুরাণ ও মার্কণ্ডেয় পুরাণ-এর বর্ণনা অনুযায়ী, চামুণ্ডা চণ্ড ও মুণ্ড নামক দুই অসুর বধের নিমিত্ত দেবী দুর্গার ভ্রুকুটিকুটিল ললাট থেকে উৎপন্ন হন। তাঁর গাত্রবর্ণ নীল পদ্মের ন্যায়, হস্তে অস্ত্র, দণ্ড ও চন্দ্রহাস; পরিধানে ব্যাঘ্রচর্ম; অস্তিচর্মসার শরীর ও বিকট দাঁত। দুর্গাপূজায় মহাষ্টমী ও মহানবমীর সন্ধিক্ষণে আয়োজিত সন্ধিপূজার সময় দেবী চামুণ্ডার পূজা হয়। পূজক অশুভ শত্রুবিনাশের জন্য শক্তি প্রার্থনা করে তাঁর পূজা করেন। অগ্নিপুরাণ-এ আট প্রকার চামুণ্ডার কথা বলা হয়েছে। তাঁর মন্ত্রও অনেক।

শ্মশানকালী

কালীর "শ্মশানকালী" রূপটির পূজা সাধারণত শ্মশানঘাটে হয়ে থাকে। এই দেবীকে শ্মশানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী মনে করা হয়। তন্ত্রসাধক কৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশ রচিত বৃহৎ তন্ত্রসার অনুসারে এই দেবীর ধ্যানসম্মত মূর্তিটি নিম্নরূপ:

শ্মশানকালী দেবীর গায়ের রং কাজলের মতো কালো। তিনি সর্বদা বাস করেন। তাঁর চোখদুটি রক্তপিঙ্গল বর্ণের। চুলগুলি আলুলায়িত, দেহটি শুকনো ও ভয়ংকর, বাঁ-হাতে মদ ও মাংসে ভরা পানপাত্র, ডান হাতে সদ্য কাটা মানুষের মাথা। দেবী হাস্যমুখে আমমাংস খাচ্ছেন। তাঁর গায়ে নানারকম অলংকার থাকলেও, তিনি উলঙ্গ এবং মদ্যপান করে উন্মত্ত হয়ে উঠেছেন।

শ্মশানকালীর আরেকটি রূপে তাঁর বাঁ-পাটি শিবের বুকে স্থাপিত এবং ডান হাতে ধরা খড়্গ। এই রূপটিও ভয়ংকর রূপ। তন্ত্রসাধকেরা মনে করেন, শ্মশানে শ্মশানকালীর পূজা করলে শীঘ্র সিদ্ধ হওয়া যায়। রামকৃষ্ণ পরমহংসের স্ত্রী সারদা দেবী দক্ষিণেশ্বরে শ্মশানকালীর পূজা করেছিলেন।

কাপালিকরা শবসাধনার সময় কালীর শ্মশানকালী রূপটির ধ্যান করতেন। সেকালের ডাকাতেরা ডাকাতি করতে যাবার আগে শ্মশানঘাটে নরবলি দিয়ে শ্মশানকালীর পূজা করতেন। পশ্চিমবঙ্গের অনেক প্রাচীন শ্মশানঘাটে এখনও শ্মশানকালীর পূজা হয়। তবে গৃহস্থবাড়িতে বা পাড়ায় সর্বজনীনভাবে শ্মশানকালীর পূজা হয় না। রামকৃষ্ণ পরমহংস বলেছিলেন, শ্মশানকালীর ছবিও গৃহস্থের বাড়িতে রাখা উচিত নয়।

শ্রীকালী গুণ ও কর্ম অনুসারে শ্রীকালী কালীর আরেক রূপ। অনেকের মতে এই রূপে তিনি দারুক নামক অসুর নাশ করেন। ইনি মহাদেবের শরীরে প্রবেশ করে তাঁর কণ্ঠের বিষে কৃষ্ণবর্ণা হয়েছেন। শিবের ন্যায় ইনিও ত্রিশূলধারিনী ও সর্পযুক্তা।

কালীপূজা

গৃহে বা মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত কালীপ্রতিমার নিত্যপূজা হয়। এছাড়াও বিশেষ বিশেষ তিথিতেও কালীপূজার বিধান আছে। আশ্বিন মাসের অমাবস্যা তিথিতে দীপান্বিতা কালীপূজা, মাঘ মাসের কৃষ্ণা চতুর্দশীতে রটন্তী কালীপূজা এবং জ্যৈষ্ঠ মাসের কৃষ্ণা চতুর্দশীতে ফলহারিনী কালীপূজা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও শনি ও মঙ্গলবারে, অন্যান্য অমাবস্যায় বা বিশেষ কোনো কামনাপূরণের উদ্দেশ্যেও কালীর পূজা করা হয়। দীপান্বিতা কালীপূজা বিশেষ জনপ্রিয়। এই উৎসব সাড়ম্বরে আলোকসজ্জা সহকারে পালিত হয়। তবে এই পূজা প্রাচীন নয়। ১৭৭৭ খ্রিস্টাব্দে কাশীনাথ রচিত শ্যামাসপর্যাবিধি গ্রন্থে এই পূজার সর্বপ্রথম উল্লেখ পাওয়া যায়। কথিত আছে, নদিয়ার রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায় অষ্টাদশ শতকে তাঁর সকল প্রজাকে শাস্তির ভীতিপ্রদর্শন করে কালীপূজা করতে বাধ্য করেন। সেই থেকে নদিয়ায় কালীপূজা বিশেষ জনপ্রিয়তা লাভ করে। কৃষ্ণচন্দ্রের পৌত্র ঈশানচন্দ্রও বহু অর্থব্যয় করে কালীপূজার আয়োজন করতেন।

টমাস কবার্নের মতে, ‘কালী’ শব্দটি ‘কৃষ্ণবর্ণ’ বোঝানোর জন্যও ব্যবহৃত হতে পারে।

ফলহারিনী কালী
গৃহ ধর্মকে সুন্দর করতে এই দেবীর আবির্ভাব, নামে ফলহারিনী হলেও অভিষ্ট সিদ্ধ দায়িনি,জানা যায় রামপ্রসাদ নিজ স্ত্রীকে এই দিন দেবীরুপে পুজা করে নারী জাতীর সম্মানের জন্য এর ফল উৎসর্গ করেন।এটিও বাৎসরিক একটি পুজা।

রটন্তিকালী
পুত্র সন্তান কামনায় বিশেষ ভাবে এই দেবীর পুজা করা হয়, এছাড়া ধন বৃদ্ধির জন্যও ইনি বছরের একটি বিশেষ অমাবস্যায় পুজিত হন।শাস্ত্রানুযায়ী মাঘ মাসের কৃষ্ণাচতুর্দশী তিথির নামই হলো রটন্তি, এইদিন সন্ধায় তার পুজা করতে হয়।

নিশাকালী
নিশাকালী নিয়ে মতভেদ আছেবলা হয়ে থাকে ইনি জেলেদের রক্ষাকারী, দুর্যোগময় রাতে জেলেরা সমুদ্রে গেলে তার পুজা করে যেতেন, অবিশ্বাস্য হলেও সত্য তার চরন ছোয়া ফুল যে নৌকায় থাকতো সেই নৌকা কদাচিৎ ডুবতোই না। এছাড়া আধিভৌতিক ভীতি কাটানোর জন্যওএই দেবী প্রসিদ্ধ। আবার অন্যমতভেদও আছেকোন এক সময় এক গ্রামের কয়েকটি জেলে পুরুষ নৌকা নিয়ে বের হয়ে যাবার পর প্রচণ্ড ঝড় শুরু হয়।সেই সময় সকল জেলে পত্নী তাদের স্বামীর জন্য দেবী মন্দিরে উপস্থিত হয়ে প্রার্থনা করতে থাকে, সেই সময় একজন বৃদ্ধা এসে তাদের নিশাকালীর মাহাত্ম্য কথা বলে তাদের বলেন, যে কুলে স্বয়ং দেবী জন্ম নিয়েছিলেন, সেই কুলের রুক্ষাকর্ত্রী দেবী নিজেই, তাই তার রুপ নিশাকালীর ব্রত করো, তিনিই দুর্যোগময় রাতে তোমাদের পতিদের রক্ষা করবেন, সেই থেকে জেলেকুলে ধুমধামের সাথে দেবীর স্থান হলেও কালক্রমে নিশাকালীর পুজা প্রথা বিলীন হয়ে যায়, কিন্তু স্থানভেদে কিছু জায়গায় এখনো তার পুজা বিদ্যমান।


কাম্যকালী
আমাদের বিশেষ কামনায় বা বিশেষ প্রার্থনায় যে কালীপুজা আয়োজন করা হয়, তাকেই কাম্যকালী পুজা বলা হয়, পুজা বিধি দক্ষিনাকালীর মতই।সাধারনত অষ্টমী, চতুর্দ্দশী অমাবস্যা পুর্ণিমা ও সংক্রান্তিকে পর্বদিন বলে।পর্বসমুহের মধ্যে অমাবস্যাকে বলা হয় মহাপর্ব। বিশেষ কামনায় এই সকল তিথিতে যে পুজা করা হয় তাকেই কাম্যকালী পুজা বলা হয়।

আজ আমরা জেনে আজকের প্রধান বিষয়বস্তু মা কালি পুজোর কিছু মন্ত্র
অনুষ্ঠান সামগ্রী
মহাকালির চিত্র, পরনে শ্বেত বস্ত্র, ভোগ ও নৈবেদ্য, ধুপ ও দীপ, ফুল ফল। সাধনা কালে উপবাস থেকে সন্ধ্যাকালে হাল্কা ফল মুল ভোজন করবেন । পূর্ণ ব্রহ্মচর্য পালন করবেন । অনুষ্ঠানের আগে স্নান আবশ্যক তার পর স্বচ্ছ বস্ত্র ধারন করবে । আসনে কালি মূর্তি স্থাপন তার সামনে ধুপ দীপ জ্বালাবে আর নৈবেদ্য রাখবে । সর্ব প্রথম গুরু কে স্মরণ করে মা কালির ধ্যান করবে । ধ্যান করার সময় মন বশে রেখে এক দৃষ্টি কালির দিকে তাকিয়ে থাকবেন , কালি আরাধনার শক্তিলাভ , দুঃখ , শোক , রোগ , মারীভয় নিবারণ ,গ্রহ শান্তি , দারিদ্রতা নাশ , শত্রু ক্ষয় , সর্বপরি সিদ্ধি লাভ , মুক্তি লাভের জন্য কালী পুজা করা । শাস্ত্রে দেখা যায় কালী আরাধনা ব্যতিত মুক্তি অসম্ভব।

প্রণাম মন্ত্র
জয়ন্তী মঙ্গলা কালীভদ্রা কালী
কপালিনীদূগা শিবা সমাধ্যাতীসাহা
সুধা নমস্তুতে।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয়হেতবে , নিবেদয়ামি চাত্মানংত্বং গতিঃ পরমেশ্বরঃ ।

ওঁ কালি কালি মহাকালি কালিকে পাপহারিনি দেবী নারায়ণী নমস্তুতে ,মহিষাঘ্নি মহামায়ে চামুণ্ডে মুণ্ডমালিনী আয়ুরোগয় বিজয়ং দেহি দেবী নমস্তুতে । এষ পুস্পাঞ্জলিঃ শ্রীমদ্দদক্ষিণকালিকায়ৈ নমঃ ।

ধ্যান মন্ত্র
ওঁ শবারুঢ়াং মহাভীমাং ঘোরদংস্ট্রাং বরপ্রদাম্।

হাস্যযুক্তাং ত্রিনেত্রাঞ্চ কপালকর্ত্তৃকাকরাম্।।


মুক্তকেশীং লোলজিহ্বাং পিবন্তীং রুধিরং মুহু।

চতুর্ব্বাহু যুতাং দেবীং বরাভয়করাং স্মরেৎ।।

মায়ের গায়ত্রী মন্ত্র
ওঁ কালিকায়ৈ বিদ্মহে শশ্মানবাসিন্যৈ ধীমহি তন্নো ঘোরে প্রচোদয়াৎ ……… (১০ বার জপ করুন)

জপের মন্ত্র
ক্রীং ক্রীং ক্রীং হুং হুং হ্রীং হ্রীং দক্ষিণ কালিকে ক্রীং ক্রীং ক্রীং হুং হুং হুং স্বাহা

আচমন
ওঁ বিষ্ণু ওঁ বিষ্ণু ওঁ বিষ্ণু ওঁ তদবিষ্ণুঃ পরমং পদং পশ্যন্তি সুরয়ঃ । দিবীব চক্ষুরাততম ।। ওঁ বিষ্ণু ওঁ বিষ্ণু ওঁ বিষ্ণু ।।

পুস্প শুদ্ধি
ওঁ পুস্পে পুস্পে মহাপুস্পে সুপুস্পে পুস্পে পুস্পসম্ভবে । পুস্পেচয়াবকীরনে ওঁ হুং ফট স্বাহা ।

পুজা মন্ত্র
এষ গন্ধ ওঁ গণেশায় নমঃ , এতৎ সচন্দন পুষ্পম ওঁ গণেশায় নমঃ , এষ ধুপ ওঁ গণেশায় নমঃ , এষ দীপ ওঁ গণেশায় নমঃ , এতন নৈবেদ্য ওঁ গণেশায় নমঃ । জপঃ ওঁ গণেশায় নমঃ

এষ গন্ধ ওঁ শ্রী সূর্যায় নমঃ , এতৎ সচন্দনপুস্পম ওঁ শ্রী সূর্যায় নমঃ , এষ ধুপ ওঁ শ্রীসূর্যা নমঃ ,এষ দীপ ওঁ শ্রী সূর্যায় নমঃ , এতন নৈবেদ্যম ওঁ শ্রী সূর্যায় নমঃ ।

সূর্যের ধ্যান
ওঁ রক্তাম্বুজাসনমশেষগুনৈকসিন্ধুং , ভানুং সমস্তজগতামধিপং ভজামি । পদ্মদ্বয়াভয়রবান দধতং করাজৈর মানিক্যমৌলিমরুণাঙ্গরুচিং ত্রিনেত্রম ।

কালীকবচম্
——————————————————

ভৈরব উবাচ কালিকা যা মহাবিদ্যা কথিতা ভুবি দুর্ল্লভা।

তথাপি হৃদয়ে শল্যমস্তি দেবি কৃপাং কুরু।।

কবচন্ত মহাদেবী কথয়সানুকম্পা।

যদি নো কথ্যতে মাতব্বিমুঞ্চামি তদা তনুম।।

দেব্যুবাচ: শংকাপি জায়তে বৎস তব স্নেহাৎ প্রকাশিতম।

ন বক্তব্যং ন দ্রষ্টব্যমতি গুহ্যতমং মহৎ।।

কালিকা জগতাং মাতা শোকদুঃখাদি বিনাশিনী।


বিশেষত কলি যুগে, মহাপাতকহারিণী।।

কালী মে পুরুত: পাঠু পৃষ্ঠতশ্চ কপালিনী।

কুল্বা মে দক্ষিনে পাতু করণৌ চগ্রোপ্রভামতা।।

বদনং পাতু মে দীপ্তা নীলা চ চিবুকং সদা।

ঘনা গ্রীবাং সদা পাতু বলাকা বাহুযুগ্মকম।।

মাত্রা পাতু করদ্বন্দং বক্ষো মুদ্রা সদাবতু।

মিতা পাতু স্তনদ্বন্দং যোনিং মন্ডল দেবতা।

ব্রাম্মী মে জঠরং পাতু, নাভিং নারায়ণীং তথা।

ঊরু মাহেশ্মরী নিত্যং চামুন্ডা পাতু লিঙ্গকম।

কৌমারী চ কটিং পাতু তথৈব জানুযুগ্মকম।

অপরাজিতা পাদৌ মে বারাহী পাতু চাঙ্গুলীঃ।

সন্ধিস্থানং নারসিংহী পত্রস্থা দেবতাবতু ।।

রক্ষাহীনঞ্চ যৎ স্থানং বর্জ্জিতং কবচেন তু।

তৎ সর্ব্বং রক্ষ মে দেবী কালিকে ঘোর দক্ষিণে।।

ঊর্দ্ধং-মধ্যস্তথা দিক্ষু পাতু দেবী স্বয়ং বপুঃ।।

হিংস্রেভ্যঃ সর্ব্বদা পাতু সাধকঞ্চ জলাধিকাৎ।

দক্ষিণা কালিকে দেবী ব্যাপকত্তে সদাবতু।

ইদং কবচমজ্ঞাতা যো জপেদ্দেবদক্ষিনাম

ন পুজাফলমাপ্নোতি বিঘ্নস্তস্য পদে পদে।

কবচেনাবৃতো নিত্যং যত্র তত্রৈব গচ্ছতি

তত্র তত্রভয়ং তস্য ন ক্ষোভং বিদ্যতে ক্কচিৎ।

রটন্তী কালো র ধ‍্যান:(এই ধ‍্যান টি স্নানান্তে এক বার করবেন)
ওঁ খড়্গং চক্রগদেষুচাপপরিঘান শূলং ভুসূণ্ডিং শিরঃ| শঙ্খং সন্দধতীং করৈস্ত্রিনয়নাং সর্বাঙ্গভূষাবৃতাম্ || নীলাশ্মদ্যুতিমাস্যপাদদশকাং সেবে মহাকালিকাম্ | যামস্তৌচ্ছয়িতে হরৌ কমলজো হন্তুং মধুং কৈটভম্ ||'

শেষ কথা
আমরা আজ জানলাম মা কালির কিছু মন্ত্র। তবে একটা কথা বলি তোমাদের সবাইকে মা কালির পুজো করতে গেলে অবশ্যই পুরোহিত এর সাথে যোগাযোগ করবেন ও ব্রাহ্মণ পুরোহিত বা ঠাকুর মশাই দিয়েই পুজো করতেন উচিত। তার কারণ হল মানুষ মাত্রেই ভুল হয় আর কথায় আছে যে মা কালী খুব রাগী একজন ঠাকুর আর কোনো ভুল ভাল মন্ত্র পথ না করে ভালো। সেই জন্যে পুজোর জন্য ঠাকুর মশাই বা কোনো ব্রাহ্মণ পুরোহিত যে মা কালির পুজো করে থাকেন তাকে বা তাদের দিয়েই মা কালী পুজো করানো উচিত। পোস্টটি শেয়ার করবেন সবার উদ্দ্যেশে। ভালো থাকবেন বাকল রাখবেন। জয় মা কালী মায়ের জয়। মা সবার মঙ্গোল করুক এই প্রার্থনা করি। ধন্যবাদ।

প্রিয় বন্ধুরা আমাদের প্রতিদিনের পোস্ট পড়তে যাদের ভাল লাগছে তারা প্লিজ আমাদের ফেসবুক পেজ ASTRO PLAMIST NEUMEROLOGY CENTER ,type @astropalmist1 এবং আমাদের website :www.apnc.co.inলাইক করতে এবং অন্যদেরও শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন যাতে তারাও পড়ার সুযোগ পান এবং আপনার মত উপকৃত হন। আমরা আরও ভালো কিছু লেখা পোস্ট করার অনুপ্রেরণা পাব। কিন্তু দয়া করে কেউ কপি করে এডিট করে নিজের page/group/website /timeline পোস্ট করে নিজেকে ছোট করবেন না।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20181223085401

Sunday, December 9th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

জোতীষ শ্রাস্ত্র অনুযায়ী জল সেবনের উপকারিতা

জোতীষ শ্রাস্ত্র অনুযায়ী জল সেবনের উপকারিতা

সুপ্রভাত
জোতীষ শ্রাস্ত্র অনুযায়ী জল সেবন
(লেখা টি বিশেষ একজন স্নেহধন‍্যার উদ্দেশ্যে দীর্ঘ প্রয়াসের পর সম্পূর্ন করলাম)
আমরা শীতকালে অনেকেই জল রোদে রেখে দিই গরম করার জন্য। পরে তা দিয়ে স্নান করি।
এই স্নান করার পূর্বে একটি শুদ্ধ বর পাত্রে সূর্যের আলো তে চার টি তুলসী পাতা দিয়ে জল গরম করে সকাল ৭.০৭ মিঃ দুটি থানকুনি পাতা চিবিয়ে ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায় মন্ত্রে (১০০বার) এক গ্লাস জল সেবন করুন ।বেলা ১০টার সময় কিছু হালকা টিফিন করার পর ,ঔঁ হ্রীং মন্ত্রে (১০বার )আবার এক গ্লাস জল সেবন করুন।পরে ১২.৪৫ মিঃ সারা শরীরে খাঁটি সঃতেল মেখে ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে (১০৮ বার)মন্ত্রে স্নান করুন।এবং মধ‍্যাহ্নভোজের ৩০মিঃ পর আবার এক গ্লাস জল সেবন করবেন।পরে বিকেল ৫টার সময় ঔঁ স্ত্রীং শ্রীং বুধায় মন্ত্রে (১০বার)আবার এক গ্লাস জল সেবন করবেন।এই হলো সূর্যের আলোতে জল খাওয়ার পদ্ধতি ,যা বৈদিক মুনি ঋষিরা করতেন।এতে কিডনী, পিত্তথলিতে কোনো দিন পাথর হবে না।এছাড়া বদ হজম ও প্রস্রাবে প্রদাহ হবে না।পুরুষ মানুষরা posted gland এর সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
আবার অনুরুপ ভাবে চাঁদের আলোয় চারটি নিমপাতা দিয়ে জল রেখে একটি শুদ্ধ কৃষ্ণ কাচের পাত্রে রেখে দিন।ঐ জলে যেতে কোনো নংড়া না পড়ে তার জন্য একটি ডবল নেট মোশারির কাপড় পাত্রের উপর রাখবেন।

চাঁদের জলও বেশ উপকারি। প্রতি দিন এক গ্লাস করে রাত্রে সোবার ১ঘন্টা আগে ও পরে এই জল খেলে ভাল থাকে মন ও সুস্থ থাকে শরীর, এমনটাই জানাচ্ছে প্রাচীন জড়িবুটি-সংক্রান্ত জ্ঞান।

জেনে নিন ‘চাঁদের জল’ তৈরি করার সহজ উপায়—
১। কাচের পাত্র হলে সব থেকে ভাল হয়। কারণ চারদিক থেকেই চাঁদের আলো পড়বে তাতে। পাত্রের ঢাকনাও কাচের হওয়া উচিত।
২। ফিলটার করা বা ডিসটিলড ওয়াটার ঢেলে দিন ওই কাচের পাত্রে।
৩। পূর্ণিমার রাতে জল ভর্তি কাচের পাত্রটি জানলা বা বাড়ির এমন জায়গায় রাখুন, যেখানে প্রায় সারা রাতই চাঁদের আলো পড়বে পাত্রটির উপরে।
৪। পরের দিন ভোর ৫টায় অন্য কিছু মুখে দেওয়ার আগে এক চুমুক জল খেয়ে নিন কাচের পাত্র থেকে। আগামী পূর্ণিমার আগের দিন পর্যন্ত, প্রতি দিনই এ ভাবে এক চুমুক চাঁদের জল খেয়ে যান।

চাঁদের আলোয় চার্জড হওয়া এই জল আপনার শরীরের চক্রগুলিকে শুদ্ধ করবে। শান্ত করবে মনও।
কর্কট জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

প্রিয় বন্ধুরা আমাদের প্রতিদিনের পোস্ট পড়তে যাদের ভাল লাগছে তারা প্লিজ আমাদের ফেসবুক পেজ ASTRO PLAMIST NEUMEROLOGY CENTER ,type @astropalmist1 এবং আমাদের website :www.apnc.co.inলাইক করতে এবং অন্যদেরও শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন যাতে তারাও পড়ার সুযোগ পান এবং আপনার মত উপকৃত হন। আমরা আরও ভালো কিছু লেখা পোস্ট করার অনুপ্রেরণা পাব। কিন্তু দয়া করে কেউ কপি করে এডিট করে নিজের page/group/website /timeline পোস্ট করে নিজেকে ছোট করবেন না।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20181209093429

Thursday, December 6th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

সতী-সাদ্ধী পত্নী যোগ

সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
আজকের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, মনযোগ সহকারে পরুন ও সকলকে শেয়ার করে ,উপকৃত করুন।

সত্তী-সাধ্বী পত্নীযোগ

সপ্তমপতি অথবা শুক্র, বৃহস্পতি বা বুধ দ্বারা যূক্ত বা পূর্ণ দৃষ্ট হলে সতী -সাধ্বী পত্নী যোগ সূচিত হয় ৷
ফলাফল:এইরকম যোগে
জাতব্যক্তির স্ত্রী ধর্মপরায়ণ ও মহান হয়ে থাকে।এবং এরা কোনো ভাবেই পরপুরুষের সংস্পর্শে আসে না।

মত্তব্য:
অবশ্য সপ্তমপতির কেন্দে বা কোণে অবস্থানের ওপরই এই যোগ শুভত্ত্ব নির্ভরশীল।

নিচের চিত্র টি দেখুন-জাতকের তুলালগ্নে জন্ম ! সপ্তমপতি মঙ্গল লগ্নপতি শুক্র ও বুধ সহ লগ্নে অবস্থিত হওয়ায়---যোগটির সকল শর্তাদিই পরিপালিত হয়েছে এবং যোগটিও প্রবল হয়ে এই জাতকের পত্নী সতী এবং আদর্শ পরায়ণা নারী হিসাবে বিবেচিত হবেন।কিন্তু ছক টিতে শুক্র পাপগ্ৰহ ও সপ্তমপতি মঙ্গল যুক্ত হ ওয়ায় পতী সোহাগী হবেন না ও বন্ধু দ্বারা ক্ষতি হতে পারে।ছকটি আমার একজন বিশেষ স্নেহধন‍্যার।

প্রতিকার:১বুধের বীজমন্ত্র
——-
মন্ত্র – ওঁ ঐং শ্রীং শ্রীং বুধায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সৌম্যরূপায় বিদ্মহে বাণেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ বুধঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ প্রিয়ঙ্গুকলিকাশ্যামং রূপেণাপ্রতিমং বুধম। সৌম্যং সর্বগুণোপেতং তং বুধং প্রণাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ষোড়োশী অথবা ত্রিপুরভৈরবী।
ধারণরত্ন – পান্না, ধূপ – সঘৃত দেবদারু, বার – বুধবার, প্রশস্ত সময় – বেলা ১২টা পর্যন্ত।
২)পেরিডট ১০-১২রতি লকেট করে পরিধান করবে।
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী,prediction report mail এ পাঠানো হবে ও প্রতিকার কুরিয়ার যোগে প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

https://www.apnc.co.in/



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20181206091254

Tuesday, December 4th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

মানসিক চাপ ও দূ শ্চিন্তা

মানসিক চাপ ও দূ শ্চিন্তা

দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ কিভাবে মানুষকে অসুস্থ করে ফেলে?
********************†******************

দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ শরীর ও মঙ্কে সমানভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করতে থাকে।
ক্লান্তি ও অবসাদে একেবারে ভেঙ্গে পড়া, এই সময় শরীরের মধ্যে এক ধরনের অস্বস্থি অনুভব করা, এই অবস্থা চলতে থাকলে শরীরের কোষগুলো ক্ষতিগ্রস্থ হবে, এতে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ক্রমশঃ নষ্ট হতে থাকবে, যার ফলে এই অক্ষম কোষগুলোর পক্ষে ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসের আক্রমণ প্রতিহত করা ওদের পক্ষে অসম্ভব হয়ে উথবে।
যে মানুষটি মানষিক চাপের শিকার সে সহজেই অসুস্থ হয়ে পরবে।
আমরা জানি দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপের ফলে শরীর ও মন উভয়ের উপর বিশেষ ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে তা আমরা জানি।
যখন মানুষের শরীর দুর্বল থাকে তখন যদি মস্তিষ্কের আবর্তক সংখ্যা প্রতি সেকেন্ডে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী হয় তখন বাহিরের প্রভাব মানুষের সঠিক কোন কার্যকরী হবেনা, যার ফলে মানুষের মধ্যে নিরাপত্তার অভাব দেখা যায়, তাছাড়া তার মধ্যে এক ধরনের Desparate মানসিকতা গড়ে ওঠে আর মানুষটি ভাবতে শুরু করে যে, সে পৃথিবীর কাউকে পরোয়া করে না, অনেক সময় কর্মক্ষেত্রে মানসিক চাপ সৃষ্টি হয়।
এটাতে প্রতিদিনকার ব্যাপার বসের ধমকানো, কলিগের মধ্যে মতবিরোধ কারণ কোন দুর্বলতা নিয়ে খোঁচা মারা, তাকে হেনস্থ করা তাকে নিয়ে হাসি-মজা করা , এর ফলে মানুষের মনের চাপের সৃষ্টি হয় তাতে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে, কিছুতেই কর্মক্ষেত্র যেতে চায়না কবে ছুতির দিনটি আসবে সেটাই মনের মধ্যে ভাবনা। কোন একজন বেক্তি অফিসে যাবার সময়ই তার পেটে ব্যথা হতো, কিছুতেই বাড়ি থেকে বের হতে পারতো না, মজার কথা হল যখনই অফিস টাইম পেরিয়ে যেত তখন কিন্তু মানুষটার আর পেট ব্যথা থাকতো না।
মনের ক্লান্তি দূর হত।
আসলে অফিসে যাবার কথা ভাবলেই সে ভয়ে কাতর হয়ে যেত।
আমরা দেখে থাকি মানসিক চাপ থেকে মুক্ত হওার জন্যে কেউ হয়তো প্রচুর পরিমান ধুমপান করছে, এতে কিন্তু সে মুক্তিতো পাচ্ছেই না বরং মানসিক চাপটা আরোও অনেক বেড়ে গেছে,
দেখা যাবে মানুষটি আগের তুলনায় মদ্যপান ও ধুমপানের পরিমান অনেকটাই বেড়ে গেছে আবার দেখা গেছে নিজের অর্থনৈতিক ক্ষমতাকে গুরুত্ব না দিয়ে খুব দামি দামী কিনতে শুরু করেছে যেটা তার পক্ষে কষ্টকর।
এইসব আচরনগুলো দেখলেই বোঝা যাবে মানুষটি প্রচন্ডভাবে মানসিক শিকার হয়েছে আর মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাবার জন্যে সে এই ধরনের আচরন করে চলেছে।
এই মানসিক চাপকে প্রতিকুল বাবিরুদ্ধে কোন তীব্র শক্তি হিসাবে গন্য করা যেতে পারে।
এই শক্তির প্রভাবে একজন মানুষ বিধবস্থ হয়ে যেতে পারে,
হয়ে যেতে পারে পঙ্গু বা বিকলাঙ্গ, আসলে ধবংসস্তুপে পরিনত হয় এই মানসিক চাপের জন্যে মানুষটির শারীরিক ও মানসিক অবস্থার চূরন্ত বিপর্যয় ঘটে থাকে।
সেই সময় সেই বেক্তির আচার আচরন সম্পুর্ন বদলে যাবে সব কিছুই তার কাছে অস্পষ্ট অস্বচ্ছ হয়ে উঠবে।

উপায়:
A)অতি সাধারণ কিছু স্থায়ী উপায়:

আসুন জেনে নেই মানসিক অস্থিরতা থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু প্রয়োজনীয় টিপসঃ

১। যখনই মানসিক অস্থিরতায় ভুগবেন তখন সব রকম খারাপ বা মন্দ চিন্তা করা থেকে বিরত থাকতে চেষ্টা করুন। চেষ্টা করুন ভালো কিছু চিন্তা করার, এমন কিছু ভাবুন যা আপনাকে মানসিক শান্তি প্রদান করতে সাহায্য করবে। দেখবেন মানসিক অস্থিরতা এক নিমেষেই আপনার মন থেকে দূর হয়ে যাবে।

২। মানসিক অস্থিরতা বোধ করার সাথে সাথে আপনার জন্য প্রথম করণীয় কাজ হবে চট করে বাইরে চলে যাওয়া। একা একা যদি ঘরের এক কোণায় চুপটি করে বসে থাকেন বা নিজেকে বদ্ধ ঘরে আটকে ফেলেন তাহলে আপনার মানসিক অস্থিরতা বাড়বে। তাই মন কেমন করলে বা বুক ধরফর করলে একবার বাইরে থেকে বেড়িয়ে আসুন। আপনার মনের অস্থিরতা অনেকখানি কমে যাবে।

৩। কোন ব্যাপার নিয়ে খুব বেশী চিন্তিত হলেও আপনার মধ্যে মানসিক অস্থিরতা দেখা দিতে পারে। অনেক সময় দেখা যায় কোন বিষয় নিয়ে দুশ্চিন্তা এতো মারাত্মক অবস্থায় চলে যায় যে সেই সমস্যার সমাধান না করা পর্যন্ত আপনি স্বস্তিবোধ করেন না। এ অবস্থায় আপনার কাজ হবে দুশ্চিন্তার কারণ নিয়ে ভালোভাবে ভাবা ও এর ভালো খারাপ দুটি দিক নিয়েই মনের মধ্যে একটা পরিকল্পনা করে ফেলা। দেখবেন এই উপায়ে আপনার মানসিক অস্থিরতা কমবে।

৪। যেকোন কিছু থেকে মুক্তি পেতে ঘুমের কোন বিকল্প হয়না। আপনার মানসিক অস্থিরতা কমাতেও তাই ঘুম খুব কাজের একটি উপায় হিসেবে প্রতীয়মান হতে পারে। যখনই আপনি মানসিকভাবে অস্থিরতায় ভুগতে থাকেন তখন চেষ্টা করুন একটা ভালো ঘুম দিতে। একবার যদি আপনি একটা লম্বা ঘুম দিতে পারেন তাহলে দেখবেন অস্থিরতা আর আপনাকে ভোগাবে না।

৫। মানসিক অস্থিরতা কমানোর আরও একটি সহজ ও সুন্দর উপায় হল নিজের ভালোলাগার কাজগুলো করা। হতে পারে সেটা গান শোনা বা প্রিয় মানুষটির সাথে কথা বলা। এক কথায় আপনার যা করতে ভালোলাগে তাই করুন। আপনার ভালোলাগার কাজগুলো করতে করতে দেখবেন অস্থিরতা কখন স্থিরতায় রূপান্তরিত হয়েছে।

৬। মানসিক অস্থিরতা কমাতে আপনি প্রথমেই একগ্লাস পানি পান করুন। একগ্লাস ঠাণ্ডা পানি। মাত্র একগ্লাস ঠাণ্ডা পানিই আপনাকে অদ্ভুত মানসিক প্রশান্তি প্রদান করতে সক্ষম।

৭। মানসিক অস্থিরতা কমাতে আপনি মেডিটেশন করতে পারেন। আবার চাইলে ব্যায়াম করতেও পারেন। অনেক সময় শারীরিক দুর্বলতা থেকেও মানসিক অস্থিরতা হতে দেখা যায়। তাই আপনার খাবার রুটিনের প্রতি খেয়াল রাখুন। এতে পুষ্টিকর খাবার যোগ করুন।

৮। অস্থিরতা দেখা দিলে প্রথমে ব্রিদিং রিলাক্সেশন করুন। নাক দিয়ে ধীরে ধীরে গভীর শ্বাস নিন। বুক ভরে ভেতরের সব খালি জায়গা বাতাসে ভরে ফেলুন। দমটা অল্পক্ষণ আটকে রাখুন। তারপর মুখ দিয়ে ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ুন। এভাবে পরপর তিনবার করুন।

৯। ইচ্ছে না থাকা সত্ত্বেও গান শোনা, গল্পের বই পড়া, কবিতা পড়া, বাগানে সময় কাটানো—এমন ধরনের নিজের ভালোলাগার কাজগুলো করুন। কাজগুলো মনটাকে অন্য দিকে সরিয়ে দিয়ে অস্থিরতা কাটাতে সাহায্য করবে।

১০। মনের অস্থিরতা কমাতে ফেলে আসা জীবনের কিছু ভালো স্মৃতি মনে করুন অর্থাৎ আপনার সুসময় নিয়ে ভাবুন। দেখবেন মনের অজান্তে ঠোঁটের কোণে হাসি চলে আসবে।

১১। অস্থিরতার বিষয়টিকে পাত্তা না দেওয়ার চেষ্টা করুন। চেষ্টা করুন ভাবতে এমন আপনার সাথে কখনই হয় নি, আপনি ঘুমের মধ্যে আছেন ঘুমটা এখনি কেটে যাবে।

১২। উল্টো দিক থেকে সংখ্যা গুনুন। যেমন ১০০, ৯৯, ৯৮ এভাবে। গবেষণায় দেখা গেছে বিভিন্ন মানসিক উত্তেজনায় এই পদ্ধতি বেশ কাজের। আপনিও তাই শুরু করে দিন।

১৩। অনেক সময় যে কারণে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে, সেই বিষয়টি কারো সঙ্গে শেয়ার করলে অস্থিরতা কমে যায়। তাই যাকে আপনি আস্থা মনে করেন এবং যার সঙ্গে শেয়ার করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন, তার সঙ্গে বিষয়টি শেয়ার করুন।

১৪। মানসিক অস্থিরতা বোধ করার সঙ্গে সঙ্গে যদি সবার কাছ থেকে নিজেকে আলাদা করে, একা থেকে অস্থিরতার বিষয়টি নিয়ে ভাবতে থাকেন, তবে আপনার মানসিক অস্থিরতা না কমে বরং আরো বাড়বে। তাই এমন অবস্থায় যে পরিস্থিতিতে আছেন তা ত্যাগ করুন। উঠে গিয়ে মুখ-হাতে পানি দিন। ঘরে থাকলে ঘর থেকে বেরিয়ে বাড়ির অন্যদের সঙ্গে সময় কাটান, অফিসে থাকলে ডেস্ক থেকে উঠে কলিগদের সঙ্গে কথা বলুন। সুযোগ থাকলে বাসা থেকে বাইরে বেরিয়ে কোথাও ঘুরে আসুন, সিনেমা দেখুন, নাটক দেখুন, পছন্দের খাবার খান, শপিং করুন।

১৫। অনেক সময় কোনো একটা নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে চিন্তাও আমাদের মধ্যে মানসিক অস্থিরতা সৃষ্টি করে। তাই জরুরি ভিত্তিতে তখন সেই সমস্যাটা সমাধান করার প্রয়োজন দেখা দেয়। আর এমন পরিস্থিতিতে এটা করার জন্য প্রথমেই যে কারণে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে তা খুঁজে বের করুন এবং সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করুন। অস্থিরতার কারণগুলো থেকে যতটা পারা যায় দূরে থাকার চেষ্টা করুন।

১৬। অস্থিরতার পেছনে যে কারণগুলো কাজ করে, সব সময় তা দূর করা সম্ভব নাও হতে পারে। তাই পরিস্থিতির সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার দক্ষতা অর্জন করে ক্ষতিকর প্রভাবগুলো কমিয়ে ফেলার চেষ্টা করুন।

১৭। যদি অস্থিরতার সময় কোনো একটি চিন্তা বারবার ব্যক্তির মনে আসতে থাকে সে ক্ষেত্রে ঠিক করুন, সারা দিনে একটি নির্দিষ্ট সময়ে ওই বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করবেন। বাকি সময়গুলোতে নয়।

আশা করি উপরের টিপস গুলো আপনার মানসিক অস্থিরতা কমিয়ে মুহুর্তগুলো আরো সুন্দর করতে সাহায্য করব।

উপায় B):জোতীষ শ্রাস্ত্রে অতি গুরুত্বপূর্ণ উপায়

১)তিনটি গুরুত্বপুর্ন গ্ৰহের বীজমন্ত্র

বুধ
——-
মন্ত্র – ওঁ ঐং শ্রীং শ্রীং বুধায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার। বা ১০৮বার।
গায়ত্রী– ওঁ সৌম্যরূপায় বিদ্মহে বাণেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ বুধঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ প্রিয়ঙ্গুকলিকাশ্যামং রূপেণাপ্রতিমং বুধম। সৌম্যং সর্বগুণোপেতং তং বুধং প্রণাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ষোড়োশী অথবা ত্রিপুরভৈরবী।
ধারণরত্ন – পান্না, ধূপ – সঘৃত দেবদারু, বার – বুধবার, প্রশস্ত সময় – বেলা ১২টা পর্যন্ত।স্নান করে।

সূর্য:
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্য্যায়। জপ সংখ্যা – ৬০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভাস্করায় বিদ্মহে মহাতেজায় ধীমহিঃ তন্নঃ সূর্যঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ জবাকুসুমসংকাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্। ধ্বান্ত্যারিং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোঽস্মি দিবাকরম্॥ ইষ্টদেবতা – মাতঙ্গী।
ধারণরত্ন – চুনী, ধূপ – গুগগুল, বার – রবিবার, প্রশস্ত সময় – সকাল৬.০৪- ০৭.০৩,লাল রঙের পোশাক পরে।

চন্দ্র
———
মন্ত্র – ওঁ ঐং ক্লীং সোমায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১৫০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ক্ষীরপুত্রায় বিদ্মহে অমৃতত্বায় ধীমহিঃ তন্নঃ চন্দ্রঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ দধিশঙ্খতুষারাভং ক্ষীরোদার্ণবসম্ভবম্। নমামি শশিনং ভক্ত্যা শম্ভোর্মুকুটভূষণম্॥
ইষ্টদেবতা – কমলা।
ধারণরত্ন – মুক্তা, ধূপ – সরলকাষ্ঠ, বার – সোমবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যা ৬-৯ পর্যন্ত।১০৮বার।

২)যন্ত্রম প্রয়োগ বিধি:

এই রকম হলে উপযুক্ত জোতিষের পরামর্শ নিয়ে পীত মতি,তর্জনী তে ধারন করতে পারেন।অতবা নীল চন্দ্রকান্তমনি(BLUE MOON STONE)10-12রতি লকেট করে পরতে পারেন।
এবং ত্রিপুরা সুন্দরী যন্ত্রম হোম করে স্থাপন করে তার বীজমন্ত্র স্নান করে প্রতিদিন করলে মতিভ্রম্ থেকে মুক্ত হতে পারেন।

এর পর নীল সরস্বতীর মন্ত্র জপ করতে হবে,১০০৮ বার। দশ মহাবিদ্যার অন্যতম দেবী তাঁরা কে নীল সরস্বতী রূপে বন্দনা করা হয়।

নীল সরস্বতীর মূল মন্ত্রঃ
ঐং ওং হ্রীং স্ত্রীং হূং ফট্।

নীল সরস্বতীর মহামন্ত্রঃ
ওং হ্রীং শ্রীং হ্রীং ঐং হূং নীল সরস্বতী ফট্ স্বাহা।

ত্রিপুরা সুন্দরী বুধের দেবতা। বুদ্ধির কারক। তাই জড়বুদ্ধিসম্পন্ন ব্যক্তিগণও ত্রিপুরা সুন্দরীর মন্ত্র জপ করে সুফল পেতে পারেন। যারা নিজে জপ করতে অসামর্থ তাদের পরিবারের যে কোন সদস্য বিশেষতঃ মা, বাবা, ভাই অথবা বোন তাদের হয়ে জপ করতে পারেন।

ত্রিপুরা সুন্দরীর মূলমন্ত্রঃ
"ওঁ এং হ্রীং শ্রীং ত্রিপুরা সুন্দরীয়ৈ নমঃ।"
অথবা "হুম শ্রীং হ্রীং বজ্র ভারচান্যে হুম হুম ফট্ এং।"

প্রিয় বন্ধুরা আমার প্রতিদিনের পোস্ট পড়তে যাদের ভাল লাগছে তারা প্লিজ আমাদের ফেসবুক পেজ ASTRO PLAMIST NEUMEROLOGY CENTER ,type @astropalmist1 এবং আমাদের website :www.apnc.co.inলাইক করতে এবং অন্যদেরও শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন যাতে তারাও পড়ার সুযোগ পান এবং আপনার মত উপকৃত হন। আমি আরও ভালো কিছু লেখা পোস্ট করার অনুপ্রেরণা পাব। কিন্তু দয়া করে কেউ কপি করে এডিট করে নিজের page/group/website /timeline পোস্ট করে নিজেকে ছোট করবেন না।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20181204083439

Monday, November 26th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

ব্র‍ম্ভমূহূর্ত ও করনীয়

ব্র‍ম্ভমূহূর্ত ও করনীয়

ব্রহ্ম মূহুর্ত কি?এই সময় কি করা উচিৎ।

সূর্য ওঠার আগের ন্যূনতম ৪৮ মিনিট থেকে সর্বোচ্চ ১ প্রহর বা ৩ ঘন্টাব্যাপী অর্থাৎ সকাল৮.৫৪ পর্যন্ত ,কখনও কখনও সূর্য দয় অনুযায়ী সময় টি স্থির হয়ে থাকে,এইসময়কে হিন্দু ধর্মে ব্রহ্মমুহূর্ত বলা হয় ৷ সর্বশক্তিময় প্রভু প্রতিটি ধর্মশাস্ত্রেই এ মুহূর্তটিকে তাঁকে স্মরণ এবং তাঁর ক্ষমা , করুণা ও দয়া প্রার্থনার শ্রেষ্ঠ মুহূর্ত বলেছেন

উপাসনানিষ্ঠ হিন্দুরা অষ্টপ্রহরব্যাপী দিনের প্রারম্ভিক এ মুহূর্তে ভগবানের কাছে সর্বসৃষ্টির শান্তি ও কল্যাণ চেয়ে মঙ্গল আরতি ক'রে আগত দিনটিকে শুরু করে থাকে ৷ হিন্দু সাধকেরা এই সময়টিতে সর্বশক্তিময় ঈশ্বরের উপাসনা-আরাধনা ক'রে থাকে । এ সময়ে কুলকুণ্ডলিনী শক্তি জাগ্রত হয় বলে তাদের কাছে এ ব্রহ্মমুহূর্ত খুবই পবিত্র ৷ কুলকুণ্ডলিনী শক্তি জাগ্রত না হলে সাধকের আধ্যাত্ম জীবনের উন্নতি হয়না ৷

বিশ্বাস করা হয় যে এই সময়টাতে ভগবান ব্রহ্মা এই সংসার সৃষ্টি করেছেন। আর তাই এই সময়টাকে ব্রহ্ম মুহূর্ত বলে। এই সময় যদি ঘুম থেকে ওঠা হয় তবে মানসিক চাপ মুক্ত হয়ে থাকে। সেই সাথে মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে ব্রহ্ম মুহুর্তের সময়টা খুব শান্ত থাকে যার জন্য প্রকৃতি শুদ্ধ পবিত্র থাকে। তাছাড়া চারদিকে তখন পজিটিভ শক্তি ঘোরাফেরা করে।

মন্ত্র – ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্য্যায়। জপ সংখ্যা – ৬০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভাস্করায় বিদ্মহে মহাতেজায় ধীমহিঃ তন্নঃ সূর্যঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ জবাকুসুমসংকাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্। ধ্বান্ত্যারিং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোঽস্মি দিবাকরম্॥ ইষ্টদেবতা – মাতঙ্গী।
ধারণরত্ন – চুনী, ধূপ – গুগগুল, বার – রবিবার, প্রশস্ত সময় – সকাল৬.০৪- ১০ টা

ব্রহ্ম মুহূর্তে কি করা উচিত:
১)লাল বস্ত্র পরে সূর্যের বীজমন্ত্র গায়েত্রী ও প্রনাম করা উচিত।
২)ছাত্র-ছাত্রী বা পরিক্ষা র্থী রা সূর্য দেবের আরাধনা করে অধ‍্যায়ন করা উচিৎ।
৩) গৃহীদের উপরোক্ত ক্রিয়া টি ক‍রে গৃহকর্মে মনোনিবেশ করা উচিৎ।
৪)চাকুরী জীবী ও ব‍্যাবসায়ীদের অনুরূপ করে কর্মক্ষেত্রে বা ব‍্যাবসাক্ষেত্রে যাওয়া উচিৎ।
৫)রাজনৈতিক ব‍্যক্তিত‍্যরা ও শিপ্লী কলাকূশলীরা সূর্য ও মাতঙ্গী যন্ত্রমের সামনে ক্রিয়া ১৮বার করবে।(যন্ত্রম গুলি যেন উপযুক্ত জোতীষার্চায‍্য হোম করে দেন।যন্ত্রম দুটি তৈয়ারী করতে সর্বাধিক ব‍্যায় হবে ৭৫০০/টাকা)

প্রিয় বন্ধুরা আমাদের প্রতিদিনের পোস্ট পড়তে যাদের ভাল লাগছে তারা প্লিজ আমাদের ফেসবুক পেজ ASTRO PLAMIST NEUMEROLOGY CENTER ,type @astropalmist1 এবং আমাদের website :www.apnc.co.inলাইক করতে এবং অন্যদেরও শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন যাতে তারাও পড়ার সুযোগ পান এবং আপনার মত উপকৃত হন। আমরা আরও ভালো কিছু লেখা পোস্ট করার অনুপ্রেরণা পাব। কিন্তু দয়া করে কেউ কপি করে এডিট করে নিজের page/group/website /timeline পোস্ট করে নিজেকে ছোট করবেন না।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20181126091827

Saturday, November 3rd, 2018

Astro Palmist Numerology Center

বহু ভ্রমণ যোগ

বহু ভ্রমণ যোগ

সুপ্রভাত
বহু ভ্রমণ যোগ:
১) ব্যয়স্থান অথাৎ দ্বাদশস্থান চররাশি হ'লে এবং বায়স্থানে চরগ্রহ থাকলে বহু ভ্রমণ যোগ সূচিত হয়।

২)ব্যয়স্থান চররাশি হ'লে এবং তথায় কোন দুঃস্থানের অধিপতি থাকলে অথবা ব্যয়স্থান শনি কর্তৃক দৃষ্ট হলে বহু ভ্রমণ যোগ সূচিত হবে৷

৩)ব্যয়পতি পাপগ্রহ যুক্ত হলে এবং ব‍্যয়স্থানের(দ্বাদশে) পাপশ্রহের যোগ বা দৃষ্টি থাকলেও বহু ভ্রমণ যোগ সূচিত হবে৷
ফল; উপরোক্ত তিনটি যোগের যে কোন একটি কোষ্ঠীতে থাকলেই জাতকের বহু ভ্রমণ হবে এবং শেষোক্ত যোগটি থাকলে জাতক দেশ-বিদেশ ভ্রমণ করবে!

ব্যাখ্যা এবং মন্তব্য : ভ্রমণ যোগ সম্বন্ধে জানতে হ'লে দ্বাদশস্থান এবং দ্বাদশপতির অবস্থান বিবেচ্য ৷ চররাশি হচ্ছে--- মেষ, কর্কট, তুলা ও মকর রাশি ৷ চরগ্রহ;---চন্দ্র, শুক্র ও বুধ।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20181103080355

Wednesday, October 31st, 2018

Astro Palmist Numerology Center

আয় বৃদ্ধির টোটকা

আয় বৃদ্ধির টোটকা

সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
ব্যবসায় আয় বৃদ্ধি ও সংসারে আয় বৃদ্ধি- স্বচ্ছলতার একটি অপরিহার্য টোটকা-

ধনতেরাসের দিন সন্ধ্যা তে ৬.৩৫-৭.১৫ মিঃ একটি রুপার টাকা ( একদিকে গণেশ-লক্ষ্মী ও একদিকে স্বস্তিক চিহ্ন যেন থাকে), ৯টি হলুদ কড়ি,৯টি গোটা হলুদ ও কিছুটা হলুদ কাপড় কিনুন ,একটা হরিতকি।এবার বাড়ী বা ব্যবসার স্থানে এসে শুদ্ধ বস্ত্রে ,বস্ত্রটি লাল -হলুদ রঙের হলে ভালো,ওই হলুদ কাপড় টির একটি কোনে রুপার টাকা,হলুদ কড়ি ও গোটা হলুদ ও হরিতকি ইত‍্যাদিগুলি একসাথে রেখে বেঁধে দিন। এবার ঐ দ্রব্যগুলি সমেত কাপড়টি বাড়ীর ঘরের অথবা ব্যবসার জায়গার ঈশান কোনে রেখে দিন গোপন ভাবে যেন কারো চোখে না পড়ে। এবার প্রতিদিন সেখানে সন্ধ্যায় ধূপ প্রদীপ দেখিয়ে নিচের বীজমন্ত্র দুটি১৮ বার করে করবেন।এটি একটি গুপ্ত ও খুবই ফলদায়ী ক্রিয়া এটি করার কিছুদিনের মধ্যে ব্যবসায়ে আয় বৃদ্ধি ও সংসারে অর্থ বৃদ্ধি ও সমৃদ্ধি ঘটবে।
ঔঁ গাং গনেশায় নমঃ
ঔঁ শ্রীং লক্ষী দেবৈই নমঃ

প্রিয় বন্ধুরা আমার প্রতিদিনের পোস্ট পড়তে যাদের ভাল লাগছে তারা প্লিজ আমাদের ফেসবুক পেজ ASTRO PLAMIST NEUMEROLOGY CENTER ,type @astropalmist1 এবং আমাদের website :www.apnc.co.inলাইক করতে এবং অন্যদেরও শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন যাতে তারাও পড়ার সুযোগ পান এবং আপনার মত উপকৃত হন। আমি আরও ভালো কিছু লেখা পোস্ট করার অনুপ্রেরণা পাব। কিন্তু দয়া করে কেউ কপি করে এডিট করে নিজের page/group/website /timeline পোস্ট করে নিজেকে ছোট করবেন না।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20181031101053

Wednesday, October 17th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

মা চামুন্ডা

মা চামুন্ডা

সুপ্রভাত
মা চামুণ্ডা
..................
চামুণ্ডা দেবীর আবির্ভাব কোনো দেবতার শরীর থেকে হয় নি। ইঁনি কৌশিকী দেবীর ভ্রকুটি কুটিল ললাট দেশ থেকে উৎপন্ন হয়ে এসেছেন। চামুণ্ডা দেবী আর দেবী কালীর অনেক সাদৃশ্য দেখা যায়, কিছু কিছু চণ্ডীর ব্যাখাকারদের মতে এই চামুণ্ডা দেবী হলেন তন্ত্রের দেবী কালিকা। যাই হোক এই যুক্তির পেছনে অনেক বিপক্ষ ও পক্ষের যুক্তি আছে। ধূম্রলোচন নামক অসুর , দেবীর হুঙ্কারে ভস্ম হওয়ার পর শুম্ভ ও নিশুম্ভ তখন চণ্ড ও মুণ্ড নামক দুই অসুরকে যুদ্ধে প্রেরণ করে। শুম্ভের আদেশে চণ্ড ও মুণ্ড প্রমুখ দৈত্যগন হস্তী অশ্ব রথ পদাতিক নিয়ে যুদ্ধের উদ্দেশ্যে যাত্রা করলো। দেবীকে দেখা মাত্রই অস্ত্র শস্ত্র নিয়ে অসুরেরা ধাবমান হল। শ্রীশ্রীচণ্ডীতে লেখা আছে-

ততঃ কোপঞ্চকারোচ্চৈরম্‌বিকা তানরীন্‌ প্রতি ।
কোপেন চাস্যা বদনং মসীবর্নমভূৎ তদা ।।
ভ্রকুটিকুটিলাৎ তস্যা ললাটফলকাদ্‌দ্রুতম্‌ ।
কালী করালবদনা বিনিস্ক্রান্তসিপাশিনী ।।
বিচিত্রখট্বাঙ্গধরা নরমালাবিভূষণা ।
দ্বীপিচর্মপরীধানা শুস্কমাংসাতিভৈরবা ।।
অতিবিস্তারবদনা জিহ্বাললনভীষণা ।
নিমগ্নারক্তনয়না নাদাপূরিতদিঙ্‌মুখা ।।
( শ্রীশ্রীচণ্ডী... সপ্তম অধ্যায়... শ্লোক- ৫- ৮ )

অর্থাৎ- তখন অম্বিকা সেই শত্রুগণের প্রতি অত্যন্ত ক্রুদ্ধা হইলেন এবং ভীষণ ক্রোধে তাঁহার মুখমণ্ডল কৃষ্ণবর্ণ হইল। তখন দেবীর ভ্রূকুটি কুটিল ললাটদেশ হতে শীঘ্র খড়্গধরা ও পাশহস্তা ভীষনবদনা কালী বিনিঃসৃতা হইলেন। অম্বিকার ললাটোদ্ভুতা সেই চামুণ্ডা দেবী বিচিত্র নরকঙ্কালধারিণী, নৃমুণ্ডমালিনী, ব্যাঘ্র- চর্ম পরিহিতা , অস্থিচর্মমাত্রদেহা , অতিভীষণা, বিশাল- বদনা, লোলজিহ্বায় ভয়প্রদা,কোটরগত আরক্ত চক্ষুবিশিষ্টা এবং বিকট শব্দে চারপাশ পূর্ণকারিণী।

এই দেবীর যুদ্ধকৌশলও শ্রীশ্রীচণ্ডীতে লেখা আছে। এই রকম যুদ্ধ বা দেবীর এমন উগ্র প্রকাশ এর আগে দেখা যায় নি। এমনকি মহিষাসুর বধের সময়ও দেবী এমন উগ্রমূর্তি ধারণ করেন নি। এই দেবী অসুরসেনাদের মধ্যে প্রবেশ করে অসুরদের বধ ও ভক্ষণ করতে লাগলেন। এমনকি অশ্ব- সারথি- সহিত অসুরদের রথ শুদ্ধ মুখে নিয়ে চিবিয়ে খেয়ে ফেললেন। অসুরেরাও এমন যুদ্ধ আগে দেখেনি। ত্রিলোক এমনকি দেবতারাও দেবীর এই স্বরূপে আশ্চর্যচকিত হয়েছিলেন। শুধু এইটুকুই নয়, অসুরদের কাওকে কেশ এবং গ্রীবা ধরে বধ করলেন। কতেক অসুর দেবীর চরণে দলিত হল। এমনকি অসুরেরা যে সকল অস্ত্র নিক্ষেপ করলো- দেবী সেই অস্ত্রগুলিও চিবিয়ে ভক্ষণ করলেন। এ যেনো সর্বগ্রাসী মূর্তি। কোনো অসুরকে দেবী খড়্গ দিয়ে বধ, কাহাকে খট্বাঙ্গের প্রহারে হত কাওকে চর্বণ করে বধ করলেন। দেবীর ভীম বিক্রমে দানবিক আঘাত ক্রমশ শক্তিহীন হলে চণ্ডমুণ্ডের সাথে দেবী কালীর যুদ্ধ আরম্ভ হল। দেবী কালী ‘হুং’ শব্দ করে চণ্ডের কেশ ধরে খড়্গ দিয়ে শিরোচ্ছেদ করলেন। মুণ্ড এরপর যুদ্ধে প্রবৃত্ত হলে দেবী খড়্গ দিয়ে তারও শিরোচ্ছেদ করলেন। রক্তারক্তি মাখা দেবীর সমগ্র শরীর, খড়্গও রক্তে রাঙা। সেই অবস্থায় দেবী চামুণ্ডা হাতে চণ্ড- মুণ্ডের শির নিয়ে দেবী কৌশিকীকে উপহার দিলেন। দেবী কৌশিকী প্রীতা হয়ে বললেন-

যস্মাচ্চণ্ডচ্চ মুণ্ডচ্চ গৃহীত্বা ত্বমুপাগতা।
চামুণ্ডেতি ততো লোকে খ্যাতা দেবি ভবিষ্যসি ।
( শ্রীশ্রীচণ্ডী... সপ্তম অধ্যায়... শ্লোক- ২৭ )

অর্থাৎ- দেবি, তুমি চণ্ড ও মুণ্ডের মস্তকদ্বয় আমার নিকট আনিয়াছ বলিয়া ধরিত্রীতে তুমি চামুণ্ডা নামে বিখ্যাত হইবে।

এখানেই দেবীর লীলা সমাপন হয় না । এই দেবী রক্তবীজের রক্ত পান করেছিলেন। রক্তবীজ হল লোভের প্রতীক। লোভ কখনো মেটে না- একটি পূর্ণ হলে দশটা লোভ জেগে ওঠে। কিন্তু মা থাকতে ভাবনা কি? মা যে এই আসুরিক রিপু গুলিকে ধ্বংস করেন জ্ঞানখড়্গে। রক্তবীজের বর ছিলো তার যত ফোঁটা রক্ত ভূমিতে পড়বে তত রক্তবীজ উৎপন্ন হবে। অষ্টমাতৃকাদের সাথে যুদ্ধের সময় রক্তবীজ আহত হলে তার দেহ থেকে রুধিরবিন্দু দিয়ে অনেক রক্তবীজ উৎপন্ন হয়েছিলো। চামুণ্ডা দেবী সেই সকল রক্তবীজকে বধ করে সমস্ত রক্তই পান করেছিলেন। রক্তবিন্দু মাটিতে না পড়ার জন্য আর নতুন করে রক্তবীজ উৎপন্ন হল না। মূল রক্তবীজ বধের সময় এল। দেবী অম্বিকা বললেন- “চামুণ্ডা। শীঘ্র তোমার শরীর বৃদ্ধি করো। রক্তবীজের সমস্ত রক্ত পান কর। উহার বিন্দুজাত সমস্ত অসুরদের রক্তপান করো। তা হইলেই নিহত হইবে।” এ এক ভয়ানক দৃশ্য। অম্বিকাদেবী রক্তবীজকে শূল দিয়ে আঘাত করলেন। চামুণ্ডাদেবী বিশাল জিহ্বায় রক্তবীজের সমস্ত রক্ত পান করলেন। রক্তবীজ ও তার বিন্দুজাত অসুরেরা হত হল। দেবতারা খুশী হয়ে দেবীর স্তবস্তুতি করলেন। এই সময় দেখা যায় অনান্য মানে ব্রহ্মাণী আদি মাতৃকারাও অসুর রক্ত পান করেছিলেন। এরপর একটি আখ্যান আছে। দেবী কালী ক্রুদ্ধ হলে ত্রিলোক ধ্বংস হবার উপক্রম হয়। তখন মহাদেব বুক পেতে দিলে মা কালী শিবের বুকে চরণ রাখেন। স্বামীর ওপর চরণ রাখায় দেবী খুব লজ্জিত হয়ে জিহ্বা বের করেন। তখন দেবী শান্ত হন। লোকশ্রুতি যে মা কালীর হাতে যে মুণ্ড থাকে তা আসলে রক্তবীজের মুণ্ড। সেই মুণ্ডের রক্ত বিন্দু বিন্দু ধারায় পান করে এক শৃগাল বা শিবা। অবশ্য শ্রীশ্রীচণ্ডীতে এমন কিছুর উল্লেখ নেই।

অগ্নিপুরাণে আট প্রকার চামুণ্ডার উল্লেখ আছে। যথা- রুদ্রচর্চিকা, রুদ্রচামুণ্ডা, মহালক্ষ্মী, সিদ্ধচামুণ্ডা, সিদ্ধযোগেশ্বরী, রূপবিদ্যা, ক্ষমা ও দন্তুরা । দুর্গা পূজার সময় সন্ধিপূজায় এই দেবী চামুণ্ডার পূজা হয়। কালিকাপুরাণে এই দেবী চামুণ্ডার একটি অন্যরূপ দেখা যায়। নীল পদ্মের মতো শ্যামা , চতুর্ভুজা, ডানদিকের দুই হাতে খটাঙ্গ, চন্দ্রহাস খড়্গ- বামদিকের দুই হাতে পাশ ও ঢাল ধারণ করে আছেন। গলায় মুণ্ডমালা, পরনে বাঘছাল,শীর্ণ ও দীর্ঘকায়া, বড় বড় দাঁত বাইরে , জিহ্বা লকলক করছে । তাঁর ত্রিনয়ন লাল, মুখ ও কর্ণ বড়। দেবী একটি কবন্ধের উপর বিরাজ করছেন। দেবীভাগবতপুরাণেও চামুণ্ডা দেবীর কথা আছে।

ব্রহ্মর্ষি সত্যদেব “সাধন সমর” গ্রন্থে লেখেছেন- “কালী- কালশক্তি । যে চৈতন্যময়ী মহাশক্তি কালবোধে প্রবুদ্ধা হন, তাঁহাকেই কালীশক্তি বলে। কালাতীত সত্তায় প্রবেশ করিতে হইলে , সকল সাধককেই এই কালীমূর্তির ভিতর দিয়া প্রবেশ করিতে হয় । কালী মা আমার ভীষণা সংহারিণী মহতী শক্তি । ”

এই হল মা চামুণ্ডার কথা। মা চামুণ্ডার শ্রীচরণে প্রনাম জানিয়ে বলি-

দংষ্ট্রাকরালবদনে শিরোমালাবিভূষণে ।
চামুণ্ডে মুণ্ডমথনে নারায়ণি নমোহস্তু তে ।।

এই হল সংক্ষিপ্ত অষ্টমাতৃকার কথা। দেবীভাগবত পুরাণে এছাড়াও তিনটি শক্তির নাম আছে। এঁনারা হলেন কুবের দেবের শক্তি কৌবেরী, বরুণের শক্তি বারুনী আর যমের শক্তি যামিনী। এঁনারাও যুদ্ধে এসেছিলেন। তবে শ্রীশ্রীচণ্ডী তথা মার্কণ্ড পুরাণে এঁনাদের উল্লেখ নেই। জয় মা।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20181017120233

Friday, October 12th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

মা দূর্গার আগমনি বাহন

মা দূর্গার আগমনি বাহন

সুপ্রভাত
মা দুর্গার বাহন সিংহ তবে তিনি প্রতি বছর যখন কৈলাসে থেকে বাপের বাড়ি আসেন তখন অবশ্য আলাদা আলাদা বাহনের ব্যবহার করে থাকেন। আবার হিন্দু শাস্ত্রানুসারে দেবীর এই এক একটি বাহন দেশ তথা সমাজের জন্য ভিন্ন ভিন্ন বার্তা দেয়। এক্ষেত্রে আলাদা চারটি বাহনে দেবীর আসা-যাওয়ার কথা বলা হয়ে থাকে, সেগুলি হল — অশ্ব, হস্তী, নৌকা এবং দোলা।

সাধারণত দেখা যায় কোনও একটি বাহনে দেবীর আগমন এবং অন্য একটি বাহনে তাঁর গমন হয়। অবশ্য কোনও কোনও বছরে দেবীর আগমন এবং গমন একই বাহনে ঘটে। সেই সব বছর মানবসমাজে বিশেষ অঘটন ঘটার আশঙ্কা থাকে বলে মনে ধরা হয়।

পঞ্জিকা মতে এবছর দেবীর আগমন হচ্ছে ‘ঘোটক’-এ। অর্থাৎ এবছর দেবী আসছেন অশ্ব বা ঘোড়ায়। পঞ্জিকা মতে এর ফল হল ‘ছত্রভঙ্গ’। শাস্ত্রজ্ঞরা মনে করেন, ঘোড়ায় আগমন সেভাবে শুভ নয়। তাই অঘটনের একটা আশঙ্কা থেকেই যায়। এদিকে আবার পুজোর আগেই শহর জুড়ে অঘটন। ব্রিজ ভাঙা দিয়ে শুরু। তারপর বাগরি মার্কেটে আগুন, নাগেরবাজারে বিস্ফোরণ বা মেডিক্যাল কলেজের অগ্নিকাণ্ডে একেবারে বিপর্যস্ত কলকাতা। মা এসে সব অশুভ কাটিয়ে স্বস্তি দেবেন বলেই অপেক্ষায় দিন গুনছে আপামর বাঙালি।

এক নজরে দেখে নেওয়া যাক দেবীর কোন বাহন কিসের বার্তা দিচ্ছে.......

১. হস্তী: এই বাহন শুভর প্রতীক। যে বছর হস্তীতে আগমন হয় দেবীর সেই বছর তাঁর আশীর্বাদে মানবজীবন সুখ ও সমৃদ্ধিতে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে।

২. নৌকা: নৌকায় যে বছর আসেন দেবী, সেই বছর একদিকে যেমন বন্যার ইঙ্গিত তেমনই কৃষি-সমৃদ্ধির বার্তা দেয়।

৩. দোলা: মহামারীর প্রতীক। বিশ্বাস অনুযায়ী, দোলায় যে বছর আসেন দেবী, সেই বছর মানুষ যদি একে অন্যের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়, তাহলেই একমাত্র এই মহামারীকে রোখা সম্ভব।

৪. অশ্ব বা তুরঙ্গ: দেবীর অশ্ব বা তুরঙ্গে আগমন রাজনৈতিক সামাজিক অস্থিরতা ঘোরতর সর্বনাশের ইঙ্গিত দেয়।

দক্ষযজ্ঞ বিনাশিন্যে মহাঘোরায়ৈ যোগিনী কোটিপরিবৃতায়ৈ ভদ্রকাল্যৈ ভগবত্যৈ দুর্গায়ৈ নমঃ।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20181012093923

Thursday, October 11th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

বৃহস্পতির গোচর ২০১৮-২০১৯

বৃহস্পতির গোচর ২০১৮-২০১৯

সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
বৃহস্পতির গোচর ২০১৮:
আজ অর্থাৎ ১১/১০/২০১৮ থেকে বৃহস্পতি তূলা থেকে বৃশ্চিক রাশিতে যাবে সময় ০৭.৩৯.৪৩ সেঃ ,থাকবে এক বৎসর অর্থাৎ ১০/১০/২০১৯ পর্যন্ত।বৃশ্চিক রাশির অধিপতি মঙ্গল, বৃহস্পতির মিত্র গ্ৰহ।ঐ সময় বহস্পতি দ্ধারা প্রভাবিত(শুভ অবস্থানে থাকলে) সকলে মোটামুটি ভালো থাকবে।কিন্তু মেষের অষ্টমে গুরুর প্রবেশ,অর্থাৎ মেষের অধিপতি অগ্নি মঙ্গলের তেজ হানি,নাশস্থানে বৃহৎ জলকারক গুরুর উপস্থিতি,সংক্রমন বৃদ্ধি,রক্তচাপ এর সমস‍্যা,অতিরিক্ত শক্তির ব‍্যায়ের ইঙ্গিত।আপচয় এর কারনে,আর্থিক স্থিতি ব‍্যাহত হতে পারে,অধর্ম এবং ভন্ডগুরুর সান্নিধ্য হতে পারে,জলাশয় সন্নিহিত স্থানে ভ্রমনে বিপদ ঘটতে পারে।সবচাইতে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সংঘর্ষ পট পরিবর্তন ও সংকট দেখা যাবে।।
কিছু প্রতিকুল যেমন হবে তেমনি অনুকূল এক্কেবারে যে হবে না তা নয়। বৃহস্পতি যেমন বৃহৎ জলরাশির কারক তেমনি দ্বৈত অগ্নিরাশির ও কারক, নবম এবং দ্বাদশ পতি। নবম দ্বাদশ বিদেশে ভ্রমন করাতে পারে আবার গুহ্য জ্ঞানের আগ্রহী করে তুলতে পারে। ফাটাকা বা মৃত ব্যাক্তির সম্পদ লাভের সম্ভাবনা ও আছে।কারন বৃহস্পতি অর্থ কারক গ্রহ এবং সপ্তম দৃষ্টি দ্বিতীয় ঘরে যা জ্যোতিষশাস্ত্রে অর্থ কারক ঘর। এই বৃহস্পতি যখন দশম একাদশপতি শনির নক্ষত্রে গমন করবে তখন যাদের কর্মক্ষেত্রে বা কর্ম নিয়ে সমস্যা, অথবা অপমানজনক পরিস্থিতি থেকে স্থায়ী সমাধান রাস্তা ও বেরুবে কারণ বাশির অধিপতি চন্দ্রের ঘরে বৃহস্পতির নবম দৃষ্টি থাকবে।
তবে হ্যাঁ জন্মকালীন ছকে বৃহস্পতির অবস্থান বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।এই মুহুর্তে বৃহস্পতির গোচর কেমন তা নিচের ছকে দেখানো হলো।

বিভিন্ন রাশিভেদে আগামী ১০/১০/২০১৯ পর্যন্ত কে কেমন থাকবে তা নিচে লিখলাম।(রাশিঅনুযায়ী আংশিক ফল পাওয়া যাবে)বিষদ জানতে নিচের ঠিকানাই যোগাযোগ করুন।
মনে রাখবে বহস্পতির ইষ্টদেবী মা তারা। তার ছবিতে জয় মা তারা বলে কমেন্ট করলে বিশেষ উপকৃত হবে।

১)মেষ রাশি :
অন্যদের সাথে খুশি ভাগ করে নেওয়ার মাধ্যমে স্বাস্হ্যের বিকাশ ঘটতে পারে। আপনি রক্ষণশীল বিনিয়োগে সঞ্চয় রেখে আরো বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারেন। যদি আপনি আপনার গৃহস্থালীর কর্তব্যগুলি উপেক্ষা করেন তাহলে আপনি যার সাথে বাস করেন তিনি বিরক্ত হবেন। আবার প্রেমে পড়ার সুযোগ প্রবল কিন্তু ব্যাক্তিগত আর গোপন তথ্য প্রকাশ করবেন না। কর্মক্ষেত্রে যারা আপনার সাফল্য পথে বাধা ছিল তারা আপনার চোখের সামনে আজ একটি গুরুতর পতনের সম্মুখীন হবে। আপনি ভালো ধারণায় পূর্ণ থাকবেন এবং আপনার পছন্দের ক্রিয়াকলাপ আপনাকে প্রত্যাশা বহির্ভূত লাভ এনে দেবে। আপনি আপনার বিবাহিত জীবনের পূর্বরাগ, পশ্চাদ্ধাবন, এবং পানিপ্রার্থনা ইত্যাদি পুরোনো সুন্দর দিনগুলিকে রিফ্রেশ আবার করবেন।তবে রক্তপাত ঘটতে পারে ।

আপনার ভাগ্যবান সংখ্যা: 6
শুভ বর্ণ :লাল

2)বৃষরাশি :
যদি আপনি একটি দীর্ঘ যাত্রায় যাবার পরিকল্পনা করেন তাহলে আপনার স্বাস্থ্য এবং শক্তি সংরক্ষণের অভ্যাস অত্যন্ত উপকারী প্রমাণিত হবে। একটি ব্যস্ত সময়সূচী সত্ত্বেও আপনি সহজেই ক্লান্তি সামলাতে সক্ষম হবেন। মনে হয় আপনার অভিভাবকের সম্প্রসারিত সহায়তার সাথে সাথে আর্থিক ঝঞ্ঝাট পার হয়ে যাবে। যদি পুরো পরিবার অন্তর্ভুক্ত থাকে তাহলে বিনোদন মজার হয়ে উঠবে। প্রেমের স্মৃতি আপনার দিনটি দখল করে রাখবে। আপনার পেশার উপর আধিপত্য পরীক্ষিত হবে। পছন্দসই ফলাফল পেতে আপনাকে প্রচেষ্টায় মনোযোগ দিতে হবে। কোন আধ্যাত্মিক নেতৃত্ব বা বয়স্ক কেউ আপনার পথপ্রদর্শন করবে। আপনি আপনার স্ত্রীর সঙ্গে আবার পুরাতন সুন্দর রোমান্টিক দিনগুলি আজ হৃদয়ে পোষণ করুন।আইনের বেরাজালে পড়তে পারেন।

আপনার ভাগ্যবান সংখ্যা: 5
শুভ বর্ণ : সাদা

৩)মিথুন:
আপনার রসালো বোধ কাউকে এই দক্ষতা বৃদ্ধি করতে উৎসাহিত করবে কারণ আপনি তাকে বোঝাতে সক্ষম হবেন যে সুখ দখল করার জিনিস নয় এটি আমাদের ভেতরে থাকে। আর্থিক ক্ষেত্রে উন্নতি আপনার পক্ষে জরুরী কেনাকাটা করা সুবিধাজনক করবে। বাচ্চারা খেলাধুলা এবং বাইরের কার্যকলাপে বেশী সময় দেয়। মূল্যবান জিনিসের মত আপনার ভালোবাসাকে সতেজ রাখুন। উচ্চ সম্পাদনা এবং উচ্চ প্রোফাইলের দিন। কেনাকাটা এবং অন্যান্য কাজকর্ম আপনাকে দিনের বেশি ভাগ সময়েই ব্যস্ত রাখবে। আজ বিবাহ আপনার জীবনে তার শ্রেষ্ঠ জায়গায় পৌঁছাবে। দাম্পত্য কলহ দেখা দিতে পারে।

আপনার ভাগ্যবান সংখ্যা: 3
শুভ বর্ণ : ৫

৪)কর্কট রাশি :
কাজে এবং ঘরে কিছু চাপ আপনাকে খিটখিটে করে তুলবে। তাড়াহুড়ো করে আরো বেশি কিনতে যাওয়ার আগে আপনার কাছে ইতিমধ্যে যা আছে তাই ব্যবহার করুন। বিশ্বাস করুন বা নাই করুন, আপনার ঘনিষ্ঠ কেউ আপনাকে খুব কাছ থেকে দেখে এবং আপনাকে আদর্শ হিসাবে মান্য করে- কেবলমাত্র প্রশংসনীয় কাজগুলিই করুন যা আপনারখ্যাতি বাড়িয়ে তুলবে। খুব ছোট কোন সমস্যা নিয়ে আপনার প্রেমিকার সাথে সম্পর্ক আন্তরিকতাহীন হয়ে উঠতে পারে। যৌথ উদ্যোগ অবশেষে লাভদায়ক হবে, কিন্তু অংশীদারদের কাছ থেকে আপনি কিছু উল্লেখযোগ্য বিরোধিতার সামনা করবেন। আজ মানুষরা প্রশংসাসূচক মন্তব্য করবেন- যা আপনি সর্বদাই শুনতে চেয়েছেন। আপনার স্ত্রীর আত্মীয়রা আজ আপনাদের বৈবাহিক সুখের ক্ষতির কারণ হতে পারেন।

আপনার ভাগ্যবান সংখ্যা: 7
শুভ বর্ণ :কলো

৫)সিংহ রাশি:
আশাবাদী হোন এবং উজ্জ্বল দিকটি দেখুন। আপনার প্রত্যয়ী প্রত্যাশাই আপনার আশা এবং আকাঙ্খা বাস্তবায়নের দ্বার উন্মুক্ত করবে। ফাটকায় লাভ আনবে। বৈবাহিক বন্ধনে প্রবেশ করার জন্য ভালো সময়। দীর্ঘ কাল পরে আপনার বন্ধুর সাথে সাক্ষাতের চিন্তা আপনার হৃদস্পন্দন একটি ঘূর্ণায়মান পাথরের মত বাড়িয়ে তুলতে পারে। নিজের কাজে এবং অগ্রাধিকারে মনোনিবেশ করুন। নতুন ধারণা পরীক্ষামূলকভাবে প্রয়োগের পক্ষে আদর্শ সময়। আজ, আপনি এবং আপনার স্ত্রী সত্যিই গভীর ভাবপূর্ণ রোমান্টিক কথা বলবেন।ক্রোধ থেকে সাবধান।

আপনার ভাগ্যবান সংখ্যা: 5
শুভ বর্ণ :হালকা লাল

৬)কন‍্যা রাশি :
আবেগের দিক থেকে আপনি খুব একটা স্থিতিশীল থাকবেন না-কাজেই অন্যদের সামনে আপনি কিভাবে ব্যবহার করবেন এবং কিছু বলছেন সে বিষয়ে সতর্ক থাকুন। আপনি সহজেই মূলধন- অনাদায়ী ঋণ জোগাড় করতে পারবেন- বা নতুন প্রকল্পে কাজ করার জন্য পুঁজির অনুরোধ করতে পারেন। কোন কিছু চূড়ান্ত করার আগে আপনার পরিবারের সদস্যদের মতামত নিন। আপনার একতরফা সিদ্ধান্ত কিছু সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। সেরা ফল লাভ করতে পরিবারে মেলবন্ধন সৃষ্টি করুন। প্রেমের সম্ভাবনা আছে কিন্তু কামুক অনুভূতির বিস্ফোরণ ঘটতে পারে যা আপনার সম্পর্ককে নষ্ট করবে। আপনার অনেক কিছু অর্জন করার ক্ষমতা আছে- তাই সুযোগের সঙ্গে এগিয়ে চলুন জা আপনার দিকে আসছে। আপনার অতীতের কারোর আপনাকে যোগাযোগ করা এবং এটিকে একটি স্মরণীয় দিনে পরিণত করা সম্ভব। আপনার স্ত্রী আপনার স্বাস্থ্যর দিকে আজ অসংবেদী হতে পারেন।

আপনার ভাগ্যবান সংখ্যা: 3
শুভ বর্ণ :সবুজ

৭)তুলা রাশি :
আবেগের দিক থেকে আপনি খুব একটা স্থিতিশীল থাকবেন না-কাজেই অন্যদের সামনে আপনি কিভাবে ব্যবহার করবেন এবং কিছু বলছেন সে বিষয়ে সতর্ক থাকুন। আপনি সহজেই মূলধন- অনাদায়ী ঋণ জোগাড় করতে পারবেন- বা নতুন প্রকল্পে কাজ করার জন্য পুঁজির অনুরোধ করতে পারেন। কোন কিছু চূড়ান্ত করার আগে আপনার পরিবারের সদস্যদের মতামত নিন। আপনার একতরফা সিদ্ধান্ত কিছু সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। সেরা ফল লাভ করতে পরিবারে মেলবন্ধন সৃষ্টি করুন। প্রেমের সম্ভাবনা আছে কিন্তু কামুক অনুভূতির বিস্ফোরণ ঘটতে পারে যা আপনার সম্পর্ককে নষ্ট করবে। আপনার অনেক কিছু অর্জন করার ক্ষমতা আছে- তাই সুযোগের সঙ্গে এগিয়ে চলুন জা আপনার দিকে আসছে। আপনার অতীতের কারোর আপনাকে যোগাযোগ করা এবং এটিকে একটি স্মরণীয় দিনে পরিণত করা সম্ভব। আপনার স্ত্রী আপনার স্বাস্থ্যর দিকে আজ অসংবেদী হতে পারেন।

আপনার ভাগ্যবান সংখ্যা: 3
শুভ বর্ণ :সাদা ও নীল

৮)বৃশ্চিক রাশি :
আপনার শক্তি পুনরুদ্ধার করতে সম্পূর্ণ বিশ্রাম নিন। আপনি অন্যদের উপর ব্যয় করতে পছন্দ করেন। ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের সাখে বাইরে বেরোন যারা আপনার প্রয়োজন এবং পরিস্থিতি উপলব্ধি করতে পারে। প্রেমের জন্য আজকের দিনটি যথেষ্ট জটিল। আপনার রিস্যুম পাঠানো বা ইন্টারভিউয়ে উপস্থিত হওয়ার পক্ষে ভালো দিন। কারো কারোর জন্য ভ্রমণ ক্লান্তিকর এবং চাপপূর্ণ প্রমাণিত হবে। আপনি আপনার পরিবারের সদস্যদের সাথে একটি কঠিন সময়ের সন্মুখীন হতে পারেন, কিন্তু দিনের শেষে, আপনার স্ত্রী আপনাকে সোহাগ করবে।মামলা-মকদ্দমায় জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে কিন্তু দূঃর্ঘনা ঘটবার প্রবল সম্ভাবনা।

আপনার ভাগ্যবান সংখ্যা: 7
শুভ বর্ণ :ধূসর

৯)ধনু রাশি :
তেল এবং মশলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। একদিনের জন্য বাঁচার মানসিকতার ফলে বিনোদনের জন্য খুব বেশি সময় ও অর্থের অপচয় করার প্রবণতা ত্যাগ করতে হবে। আপনার ঘরে ঐক্য আনতে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার মাধ্যমে কাজ করুন। চোখ কখনো মিথ্যা বলে না ও আপনার সঙ্গীর চোখের বিশেষ কিছু আপনাকে সত্যিই কিছু বলবে। যদি আপনি কাজের ক্ষেত্রে নিজেকে জাহির করতে বেশি ব্যস্ত হন তাহলে মেজাজ চড়বে- কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আপনি অন্যদের প্রয়োজন বোঝার চেষ্টা করুন। আপনার ধারালো পর্যবেক্ষণ আপনাকে অন্যদের থাকে এগিয়ে রাখতে সাহায্য করবে। আপনি এবং আপনার স্ত্রীর মধ্যে উত্তেজনা ধাপে ধাপে বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং এটি দীর্ঘ মেয়াদে আপনার সম্পর্কের জন্য ভালো প্রমাণিত নাও হতে পারে।

আপনার ভাগ্যবান সংখ্যা: 4
শুভ বর্ণ : খয়েরী ও হলুদ

১০)মকর রাশি :
চাপ উপেক্ষা করা প্রয়োজন। এটি খুব দ্রুতগতিতে তামাক এবং মদের মত মারাত্মক মহামারীতে পরিণত হচ্ছে। কোন দীর্ঘ-স্থায়ী লগ্নি এড়িয়ে চলুন এবং বাইরে গিয়ে আপনার ভালো বন্ধুর সাথে কিছু সুখপ্রদ স্মৃতি কাটান। ধর্মানুষ্ঠান বা শুভ অনুষ্ঠান ঘরেই করা উচিত। আপনি আপনার প্রি়য়জনকে অতীতের ঔদাসীন্যের জন্য ক্ষমা করে আপনার জীবনকে মূল্যবান করে তুলবেন। আপনার পেশাদারী ক্ষমতা ব্যবহার করে আপনার পেশাগত সম্ভাবনাকে বাড়ান। আপনার কাজের ক্ষেত্রে অফুরান সাফল্য লাভেরও সম্ভাবনা রয়েছে। এক নিয়ন্ত্রণকারী অবস্থান লাভ করতে আপনার সব দক্ষতা একান্তভাবে নিয়োজিত করুন। নতুন ধারণা পরীক্ষামূলকভাবে প্রয়োগের পক্ষে আদর্শ সময়। আজকের দিনে আপনার সঙ্গীর রোমান্টিক দিকের চরম মাত্রা প্রদর্শিত হবে।

আপনার ভাগ্যবান সংখ্যা: 4
শুভ বর্ণ : নীল

১১)কুম্ভ রাশি :
আপনার উচ্চ ক্ষমতা আজ সদ্ব্যবহারে লাগানোর চেষ্টা করুন। জমি এবং আর্থিক লেনদেনের জন্য ভালো দিন। পুরোনো পরিজন এবং সম্পর্কগুলিকে পুনরুজ্জীবিত করার পক্ষে ভালো। আপনার প্রি়য়জন প্রতিশ্রুতি চাইতে পারে। যদি কর্মক্ষেত্রে আপনি আপনার ধারনা ভালভাবে উপস্থাপন করতে পারেন এবং আপনার সংকল্প ও উদ্যম প্রদর্শন করতে পারেন তাহলে আপনি লাভবান হবেন। যদি কোন ক্ষেত্রে আপনি কোন বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন তাহলে রুক্ষ বিবৃতি না করার জন্য সতর্ক থাকুন। কর্মক্ষেত্রে আপনার সিনিয়াররাই আজ দেবদূতোপম অভিনয় করবে বলে মনে হয়।

আপনার ভাগ্যবান সংখ্যা: 2
শুভ বর্ণ : নীল/ সাদা

১২মীন রাশি :
আপনার প্রত্যাশা পূরণের জন্য ব্যক্তিগত সম্পর্কের অপব্যবহার আপনার স্ত্রীকে বিরক্ত করবে। আজ আপনার সামনে অনেক নতুন আর্থিক স্কিমের উপস্থাপন করা হবে- কোনো প্রতিশ্রুতি করার আগে ভালো করে সব দিক দেখে নিন। আপনি আরাম করুন এবং ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সুখ খুঁজে পেতে চেষ্টা করুন। আপনাকে আর আপনার প্রেমমূলক কল্পনাকে স্বপ্ন দেখার প্রয়োজন নেই; সেগুলি আজ সত্য হতে পারে। যদি আপনি অনেক দিন ধরে কর্মক্ষেত্রে সংগ্রাম করেন, তাহলে এটি সত্যিই একটি ভাল দিন হতে যাচ্ছে। সমস্যায় আপনার দ্রুত আচরণ করার ক্ষমতার জন্য আপনি স্বীকৃতি পাবেন। আপনার বিবাহিত জীবন আজকের আগে এত রঙিন ছিল না।

আপনার ভাগ্যবান সংখ্যা: 9
শুভ বর্ণ : লাল/হলুদ

প্রিয় বন্ধুরা আমাদের প্রতিদিনের পোস্ট পড়তে যাদের ভাল লাগছে তারা প্লিজ আমাদের ফেসবুক পেজ ASTRO PLAMIST NEUMEROLOGY CENTER ,type @astropalmist1 এবং আমাদের website :www.apnc.co.inলাইক করতে এবং অন্যদেরও শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন যাতে তারাও পড়ার সুযোগ পান এবং আপনার মত উপকৃত হন। আমরা আরও ভালো কিছু লেখা পোস্ট করার অনুপ্রেরণা পাব। কিন্তু দয়া করে কেউ কপি করে এডিট করে নিজের page/group/website /timeline পোস্ট করে নিজেকে ছোট করবেন না।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20181011093649

Wednesday, October 10th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

শিব মহিমা

শিব মহিমা

সুপ্রভাত

প্রিয় বন্ধুরা আমাদের প্রতিদিনের পোস্ট পড়তে যাদের ভাল লাগছে তারা প্লিজ আমাদের ফেসবুক পেজ ASTRO PLAMIST NEUMEROLOGY CENTER ,type @astropalmist1 এবং আমাদের website :www.apnc.co.inলাইক করতে এবং অন্যদেরও শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন যাতে তারাও পড়ার সুযোগ পান এবং আপনার মত উপকৃত হন। আমরা আরও ভালো কিছু লেখা পোস্ট করার অনুপ্রেরণা পাব। কিন্তু দয়া করে কেউ কপি করে এডিট করে নিজের page/group/website /timeline পোস্ট করে নিজেকে ছোট করবেন না।

জেনে নিন কোন শিবলিঙ্গ পুজোয় কি ফল

শিবলিঙ্গ দু’প্রকার-অকৃত্রিম ও কৃত্রিম। স্বয়ম্ভূলিঙ্গ, বাণলিঙ্গ প্রভৃতিকে অকৃত্রিম লিঙ্গ বলে। ধাতু মাটি পাথর দিয়ে গড়া লিঙ্গকে বলে কৃত্রিম লিঙ্গ। যে লিঙ্গের মূল পাওয়া যায় না বা স্থানান্তরিত করা যায় না তাকে বলে অনাদিলিঙ্গ। এছাড়া আর এক জাতীয় লিঙ্গ কে বলা হয় জ্যোতির্লিঙ্গ।

ভারতবর্ষে জ্যোতির্লিঙ্গ আছে মোট বারোটি। মহাকালেশ্বর, সোমনাথ, ওঙ্কারেশ্বর, বৈজনাথ (বৈদ্যনাথ), নাগনাথ, রামেশ্বর, বিশ্বনাথ, ঘৃষ্ণেশ্বর, কেদারনাথ, ভীমাশঙ্কর, ত্র্যম্বকেশ্বর ও মল্লিকার্জুন – শিবপুরাণে উল্লিখিত এই জ্যোতির্লিঙ্গগুলি সমধিক আদৃত ও প্রসিদ্ধ।

উক্ত শিবলিঙ্গগুলি স্বয়ম্ভূ ও জ্যোতির্লিঙ্গ। অকৃত্রিম লিঙ্গও বটে। তবে জ্যোতির্লিঙ্গ ঠিক কী বস্তু তা বলা শক্ত। প্রলয় পয়োধিজলে যে লিঙ্গের আবির্ভাব হয় তা জ্যোতির্লিঙ্গ। আমার বিশ্বাস, ওই লিঙ্গের শক্তি যে যে অনাদিলিঙ্গে সন্নিবিষ্ট আছে, সেগুলিই জ্যোতির্লিঙ্গ। পরে আসছি দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের মাহাত্ম্য প্রসঙ্গে।

মহানির্বাণতন্ত্রে স্বয়ং শিব পার্বতীকে বলেছেন, ‘দেবী! যে ব্যক্তি আগে আমার লিঙ্গের অর্চনা না করে অন্য দেবতার পুজো করে, তার পুজো কোনও দেবতাই গ্রহণ করেন না।’…

এবার মহানির্বাণতন্ত্রে শিলা ধাতু মাটি প্রভৃতি দিয়ে নির্মিত কৃত্রিম শিবলিঙ্গের কথা বলা হয়েছে। এই ধরণের কৃত্রিম লিঙ্গ আছে অসংখ্য। তার মধ্যে বিশেষ বিশেষ কতগুলি দ্রব্য দিয়ে নির্মিত শিবলিঙ্গের বিবরণ ও ফললাভের কথাই বলি।

পাথরে নির্মিত লিঙ্গ পুজো করলে মোক্ষলাভ ও আনুষঙ্গিক ভোগলাভ হয়ে থাকে। পার্থিব লিঙ্গ পুজো করলেও ভোগলাভ ও আনুষঙ্গিক মুক্তিলাভ হতে পারে। দারুময় লিঙ্গ ও বিল্ব-নির্মিত লিঙ্গ পুজো করলেও ওই একই ফল হয়। সোনায় নির্মিত লিঙ্গ পুজো করলে লক্ষ্মী স্থিরতরা হন ও রাজ্যপ্রাপ্তি হয়। তামার তৈরি লিঙ্গ পুজোয় সন্তান বৃদ্ধি এবং রঙ্গ-নির্মিত (রঞ্জকদ্রব্য অর্থাৎ রাং ধাতু) শিবলিঙ্গ পুজো করলে পরমায়ু বৃদ্ধি হয়ে থাকে।

পদ্মপুরাণের কথায়, পারদের শিবলিঙ্গ পুজোয় অতুল ঐশ্বর্য, মুক্তার লিঙ্গ পুজো করলে সৌভাগ্য, চন্দ্রকান্তমণি (Moon Stone) দিয়ে তৈরি শিবলিঙ্গ পুজো করলে দীর্ঘায়ু লাভ হয়। সমস্ত কাম্য বস্তু লাভ করতে পারা যায় সুবর্ণময় লিঙ্গ পুজো করলে।

জাগতিক সমস্ত কামনা পূর্ণ হয় হিরে, স্ফটিক, গুড় অন্ন প্রভৃতি দিয়ে শিবলিঙ্গ নির্মাণ করে পুজো করলে। তবে গুড় বা অন্ন দিয়ে সদ্যনির্মিত লিঙ্গই পুজো করা বিধেয়, পরদিন তা বাসি হবে, পুজো করা যাবে না।

লক্ষ্মণ সমুচ্ছয়ে কথিত আছে, গন্ধলিঙ্গ পুজো করলে মানুষের সৌভাগ্য বৃদ্ধি হয়। গরুড় পুরাণের কথায়, দু-ভাগ কস্তূরী, চারভাগ চন্দন, তিনভাগ কুমকুম (জাফরান), চারভাগ কর্পূর, এগুলো সব একত্র করে শিবলিঙ্গ নির্মাণ করলে তাঁকে গন্ধলিঙ্গ বলে। এই লিঙ্গ পুজো করলে মানুষ বন্ধুদের শিবসাযুজ্য হয় (পরমাত্মার সঙ্গে জীবাত্মার সংযোগ বা অভেদ, একত্ব বুঝায়)।

মুক্তিলাভ হয়ে থাকে পুষ্পময় লিঙ্গ পুজো করলে। পলি মাটি দিয়ে নির্মিত শিবলিঙ্গে বিবিধ কামনা সিদ্ধি, লবণের লিঙ্গে পুজো করলে সুখ ও সৌভাগ্যলাভ হয়। পাশ-নির্মিত (রজ্জু বা দড়ি) লিঙ্গ পুজো করলে উচাটন কার্য হয়ে থাকে। মূল দিয়ে (বৃক্ষাদির গোড়ার নিচের অংশবিশেষ, শিকড়) তৈরি শিবলিঙ্গ পুজো করলে শত্রুক্ষয় হয়।

ধুলো দিয়ে নির্মিত শিবলিঙ্গ ভক্তিপূর্বক কেউ পুজো করলে তিনি বিদ্যাধর পদ (স্বর্গের গায়করূপে দেবযোনিবিশেষ) প্রাপ্ত হয়ে পরে শিবসদৃশ হন। মানুষ লক্ষ্মীলাভ করতে পারে গোময় (গোবর) দিয়ে তৈরি শিবলিঙ্গ পুজো করলে। তবে গোময় স্বচ্ছ অর্থাৎ শূন্যে ধরা (ভূমিতে পতনরহিত) ও কপিলা গাভির হতে হবে। যব, গোধূম (গম), ধান দিয়ে তৈরি শিবলিঙ্গ পুজোয় লক্ষ্মীলাভ, পুষ্টি ও বংশবৃদ্ধি হয়। সিতাখণ্ড (মধুজাত শর্করা) নির্মিত লিঙ্গ পুজো করলে আরোগ্যলাভ, লবণ হরিতাল (পারদযুক্ত পীতবর্ণ বিষাক্ত ধাতব পদার্থ বিশেষ) শুণ্ঠী পিপ্পলী ও মরিচ মিশিয়ে তৈরি লিঙ্গ পুজো করলে বশীকরণ সিদ্ধ হয়।

গব্যঘৃতের লিঙ্গে বুদ্ধির তীক্ষ্ণতা, লবণ নির্মিত লিঙ্গ পুজো করলে সৌভাগ্য বৃদ্ধি হয়। তিল পিষে তৈরি শিবলিঙ্গ পুজোয় সমস্ত কামনা সিদ্ধ, তুষের লিঙ্গে মারণ কার্য, ভস্ম দিয়ে তৈরি লিঙ্গ পুজো করলে যাবতীয় অভিপ্রেত সিদ্ধ হয়। গুড়ের শিবলিঙ্গে প্রীতি বৃদ্ধি, গন্ধদ্রব্য (চন্দনাদি যে কোনও গন্ধদ্রব্য) দ্বারা নির্মিত লিঙ্গ পুজো করলে প্রভূত পরিমাণে গুণশালী হতে পারা যায়।

শর্করায় তৈরি লিঙ্গ পুজোয় শত্রু সংহার হয়ে থাকে। কাঠের তৈরি শিবলিঙ্গ পুজো করলে দারিদ্র আসে। দই দিয়ে তৈরি করা শিবলিঙ্গ পুজোয় কীর্তি লক্ষ্মী ও সুখসৌভাগ্য বৃদ্ধি হয়। ধানের লিঙ্গ পুজোয় ধানলাভ, ফলের শিবলিঙ্গ পুজোয় ফললাভ, ফুলের শিবলিঙ্গ পুজো করলে দিব্যভোগ ও পরমায়ু লাভ হয়।

ধাত্রীফলে নির্মিত লিঙ্গ পুজো করলে মুক্তিলাভ, ননী দিয়ে তৈরি শিবলিঙ্গ পুজোয় কীর্তি ও সৌভাগ্য বৃদ্ধি, দূর্বাকাণ্ড দিয়ে প্রস্তুত লিঙ্গ পুজো করলে নিবারণ হয় অপমৃত্যুর। কর্পূরের শিবলিঙ্গ তৈরি করে পুজো করলে ভোগ ও মোক্ষলাভ হয়।

নবরত্নের মধ্যে মুক্তা নির্মিত লিঙ্গ পুজোয় সৌভাগ্য, স্ফটিক লিঙ্গে সর্বকামনাসিদ্ধি হয়। সোনার শিবলিঙ্গ তৈরি করে পুজো করলে অতুল ঐশ্বর্যভোগ, কাঁসা ও পিতল মিশ্রিত শিবলিঙ্গে শত্রুবিনাশ, শুধু কাঁসার তৈরি শিবলিঙ্গে কীর্তিলাভ, শুধু পিতলের লিঙ্গে ভোগ ও মোক্ষলাভ, রাং সিসা কিংবা লোহার লিঙ্গে শত্রুনাশ এবং অষ্টধাতু নির্মিত শিবলিঙ্গ পুজো করলে সমস্ত কামনাসিদ্ধি হয়। অষ্টধাতুর লিঙ্গ পুজোয় নিবারণ কুষ্ঠরোগ। সোনা রুপো ও তামা মিশিয়ে তৈরি শিবলিঙ্গ পুজো করলে বিজ্ঞান বিষয়ে সিদ্ধিলাভ হয়ে থাকে।

যাদের ধনাকাঙ্ক্ষা আছে, তাদের কর্তব্য গন্ধপুষ্প নির্মিত লিঙ্গ, অন্নাদি দ্বারা নির্মিত অথবা কস্তূরী দ্বারা নির্মিত লিঙ্গ পুজো করা, এ কথা বলা হয়েছে কালোত্তরে।

মাতৃকাভেদ তন্ত্রে দ্বাদশ পটলে আছে, বালুকাময় শিবলিঙ্গ পুজো করলে কামনাসিদ্ধি, গোময় শিবলিঙ্গ পুজো করলে শত্রুবিনাশ হয়। উক্ত শিবলিঙ্গের মাহাত্ম্য এমনই, এতে ধর্ম অর্থ কাম ও মোক্ষলাভ হয়ে থাকে।

‘শিবধর্ম’ নামক ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছে, ব্রহ্মা নিয়মিত শিলাময় লিঙ্গ পুজো করেন। এ জন্যই সর্বশ্রেষ্ঠ ব্রহ্মত্বপদ প্রাপ্ত হয়েছেন তিনি। ভগবান বিষ্ণু নিয়ত পুজো করেন ইন্দ্রনীলময় শিবলিঙ্গ। তার প্রভাবেই তিনি প্রাপ্ত হয়েছেন সর্ব-পালকত্বরূপ বিষ্ণুত্বপদ। নিয়ত নির্মল স্ফটিকময় শিবলিঙ্গ পুজো করে থাকেন বরুণ। এ জন্যই তিনি প্রাপ্ত হয়েছেন তেজোবল সমন্বিত বরুণত্বপদ।

যে সব শিবলিঙ্গের কথা বলা হয়েছে, এর মধ্যে যে কোনও একটি শিবলিঙ্গ পুজো করা সকলেরই কর্তব্য। লিঙ্গার্চনতন্ত্রে প্রথম পটলের কথা, সমস্ত পুজোর মধ্যে লিঙ্গ পুজোই শ্রেষ্ঠ ও মুক্তিদায়ক।

দেবাদিদেব সদাশিব পার্বতীকে বলেছেন, ‘দেবী, অচল শিবলিঙ্গ স্থাপনের মাহাত্ম্য তোমার কাছে বেশি আর কী বলব; এই শিবলিঙ্গ স্থাপন করলে মানুষ সমস্ত মহাপাতকাদি থেকে বিমুক্ত হয়ে পরমপদ লাভ করে’।।।

।।। শিবের স্নান মন্ত্র।।।

ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।

প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর।।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20181010131703

Tuesday, October 9th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

নবরাত্রি ও নবদূর্গা

নবরাত্রি ও নবদূর্গা

সুপ্রভাত
নবরাত্রি ও নবদূর্গা

দুর্গাপূজোর সঙ্গে নবরাত্রি ওতপ্রোত জড়িয়ে আছে। মহালয়ার পরের দিন, অর্থাৎ প্রতিপদ থেকে নবমী পর্যন্ত নয় রাত্রি ধরে মা দুর্গার নয়টি শক্তির যে পূজো হয় তাকেই নবরাত্রি বলে।
ব্যাপি মা দূর্গার নয়টি শক্তির আরাধনা করা হয় সেটাই নবরাত্রি। নবরাত্রির নয়দিনে আরাধ্য দেবীরা হলেনঃ প্রতিপদে শৈলপুত্রী ( পর্বতের কন্যা),দ্বিতীয়াতে ব্রহ্মচারিণী (যিনি ব্রহ্মাকে স্বয়ং জ্ঞান দান করেন, ভক্তকেও ইনি ব্রহ্মপ্রাপ্তি করান ), তৃতীয়াতে চন্দ্রঘন্টা ( দেবীদুর্গার মহিষাসুর বধের জন্য দেবরাজ ইন্দ্রের প্রদত্ত ঘন্টা যার মধ্যে গজরাজ ঐরাবতের মহাশক্তি নিহিত ছিল, চন্দ্রের চেয়েও লাবণ্যবতী ইনি ),চতুর্থীতে কুষ্মান্ডা ( উষ্মার অর্থ তাপ । দুর্বিষহ ত্রিতাপ হল কুষ্মা। আর যিনি এই ত্রিতাপ নিজের উদরে বা অন্ডে ধারণ করেন অর্থাৎ সমগ্র সংসার ভক্ষণ করেন ইনি ), পঞ্চমীতে স্কন্দমাতা ( দেব সেনাপতি কার্তিকেয় বা স্কন্দের মা ),ষষ্ঠীতে কাত্যায়নী ( কাত্যায়ন ঋষির আশ্রমে দেবকার্যের জন্য আবির্ভূতা ইনি বৃন্দাবনে দেবী গোপবালা রূপে পূজিতা। ব্রজের গোপবালারা এই কাত্যায়নীর কাছে প্রার্থণা করেছিলেন নন্দের নন্দন শ্রীকৃষ্ণকে পতিরূপে পাওয়ার জন্য তাই ব্রজের দুর্গার নাম কাত্যায়নী ), সপ্তমীতে কালরাত্রি ( ঋগ্বেদের রাত্রিসুক্তে পরমাত্মাই রাত্রিদেবী। মহাপ্রলয়কালে এই রাত্রিরূপিণী মাতার কোলেই বিলয় হয় বিশ্বের।অনন্ত মহাকাশে নৃত্যরত কালভৈরবের দেহ থেকেই আবির্ভূতা ইনি দেবী যোগনিদ্রা মহাকালিকা বা কালরাত্রি নামে আখ্যাত ), অষ্টমীতে মহাগৌরী (তিনি সন্তানবৎসলা, শিবসোহাগিনী, বিদ্যুদ্বর্ণা মা দুর্গার প্রসন্ন মূর্তি) এবং নবমীতে সিদ্ধিদাত্রী ( অপরূপ লাবণ্যময়ী চতুর্ভুজা, ত্রিনয়নী, প্রাতঃসূর্যের মত রঞ্জিতা যোগমায়া মাহেশ্বরী ইনি সকল কাজে সিদ্ধি প্রদান করেন )

শরৎ জুড়ে ভারতের পূর্বপ্রান্ত মেতে ওঠে শারদীয়া বা দেবী দুর্গার আরাধনায় যখন, তখন দেশের পশ্চিমপ্রান্ত মেতে ওঠে নবরাত্রি পালনে।বাংলার বাঙালিদের মাতৃ আরাধনার বাইরেও দেশের পশ্চিম প্রান্তে যে কত বড় আকারে এই দুর্গা আরাধনার সময়েই নবরাত্রি পালন হয় সেটা অনেকেই জানেন না। আজ এই নবরাত্রি বিষয়েই আমরা একটু জেনে নেব।

হিন্দু পুরাণ অনুযায়ী, নবরাত্রি আসলে প্রতিপদ থেকে নবমী পর্যন্ত নয় রাত্রি ধরে মা দুর্গার নয়টি শক্তির আরাধনা।দুর্গার এই নয়টি শক্তি হলঃ-

১| শৈলপুত্রী : নবরাত্রির প্রথম রাত্রে নবদুর্গার প্রথম রূপ হল শৈলপুত্রী| শৈলপুত্রী নাম কারণ- শৈল মানে হল পাহাড় | দুর্গা হলেন হিমালয় পর্বতের কন্যা |যেহেতু তিনি শৈল (হিমালয়)এর কন্যা তাই তার নাম এখানে শৈলপুত্রী | এখানে দেবীর বাহন ষাঁড়| তাঁর এক হাতে থাকে ত্রিশূল | অন্যহাতে পদ্ম

২| ব্রহ্মচারিণী : নবরাত্রির দ্বিতীয় রাত্রে নবদুর্গার দ্বিতীয় রূপ হল ব্রহ্মচারিণী |যিনি ব্রহ্মাকে স্বয়ং জ্ঞান দান করেন তিনি এখানে শান্তির প্রতিভূ | তাঁর ডান হাতে থাকে রুদ্রাক্ষের জপমালা | বাঁ হাতে তিনি ধরে আছেন কমণ্ডলু | তিনি ভক্তদের সুখ, স্বস্তি, শান্তি দান করেন |

৩| চন্দ্রঘণ্টা : তৃতীয় রাতে নবদুর্গার তৃতীয় রূপ হল চন্দ্রঘণ্টা| তাঁর মাথায় থাকে একফালি চাঁদ | চাঁদের আকার আবার ঘণ্টার মতো |এই ঘণ্টা দেবীদুর্গার মহিষাসুর বধের জন্য দেবরাজ ইন্দ্রের দেওয়া ঘণ্টা যার মধ্যে গজরাজ ঐরাবতের মহাশক্তি ছিল। এই দেবীর বাহন সিংহ | দশভুজা দেবীর দশ হাতে ধরা অস্ত্র |চন্দ্রের চেয়েও সুন্দরী ইনি |

৪| কুষ্মাণ্ড : সংস্কৃতে কু মানে স্বল্প | উষ্ম বা উষ্ণ হল গরম এবং অণ্ড মানে ডিম | তিনটি কথা মিলে হল কুষ্মাণ্ড | এই রূপে দেবী হলেন সমগ্র বিশ্বের সৃষ্টির প্রতীক | অর্থাত্‍ তাঁর থেকেই জন্ম হয়েছে এই মহাবিশ্বের | নবরাত্রির চতুর্থ রাতে পূজিতা এই দেবীর কোথাও আট, কোথাও আবার দশ হাত | সিংহবাহিনী দেবী দশ হাতে ধারণ করে আছেন আয়ুধ এবং কমণ্ডলু |

৫| স্কন্দমাতা : বাংলায় যেমন দুর্গাকে গণেশজননী হিসেবে পূজো করার রেওয়াজ আছে, পশ্চিম ভারতে তেমনি আবার দেবী দুর্গাকে কার্তিকের মা হিসেবে পূজোর রেওয়াজ আছে | কার্তিকের এক নাম স্কন্দ | নবরাত্রির পঞ্চম রাতে দুর্গা পূজিত হন স্কন্দমাতা রূপে | এই দেবী চার হাতবিশিষ্টা | ডানদিকের উপরের হাতে ধরে আছেন শিশু কার্তিককে | প্রস্ফুটিত পদ্ম থাকে আর এক দক্ষিণ হস্তে | বাঁ দিকের একটি হাত বরাভয় দিচ্ছে | আর এক হাতে ধরে আছেন পদ্ম | এই রূপে দেবী দুর্গা কোনও বাহনে উপবিষ্ট নন | তিনি বসে থাকেন ফুটে থাকা কমলে |

৬ | কাত্যায়নী : নবরাত্রির ষষ্ঠ দিনে দেবী আরাধিত হন এই নামে।পৌরাণিক কাহিনি অনুসারে বৈদিক যুগে কাত্যায়ন নামে এক ঋষি ছিলেন যার একটি পুত্র সন্তানের পর একটি কন্যসন্তান লাভের ইচ্ছা হয় | দেবী দুর্গার তপস্যা করে তিনি কন্যা সন্তান লাভ করেন | তাঁর স্তবে তুষ্ট হয়ে স্বয়ং দেবী দুর্গা জন্ম নেন কাত্যায়নের কন্যা রূপে | তখন তাঁর নাম হয় কাত্যায়নী |

৭ | কালরাত্রি : নবরাত্রির সপ্তম রাতে দেবী পূজিত হন কালরাত্রি নামে। ঋগ্বেদের রাত্রিসুক্তে পরমাত্মাই রাত্রিদেবী। এখানে দেবী কৃষ্ণবর্ণা |অনন্ত মহাকাশে নৃত্যরত কালভৈরবের দেহ থেকেই আবির্ভূতা বলেই তিনি কালরাত্রি।দেবীর এই রূপই উপাসিত হয় কালি রূপে | তবে এই রূপেও দেবী ভক্তের শুভ করেন | দেবীর বাহন গাধা |

৮| মহা গৌরী : নবরাত্রির অষ্টম রাতে দেবীর রূপ মহাগৌরি।দুর্গা নাকি আসলে কৃষ্ণবর্ণা | মহাদেব যখন গঙ্গাজল দিয়ে তাঁকে স্নান করান, তখন তিনি হয়ে ওঠেন গৌরবর্ণা | তাঁর নাম হয় মহাগৌরী | প্রচলিত বিশ্বাস, নবরাত্রির অষ্টম রাতে তাঁর পুজো করলে সব পাপ ধুয়ে যায় | সাদা পোশাক পরিহিতা, চার হাত বিশিষ্টা দেবীর বাহন ষাঁড় ।

৯ | সিদ্ধিদাত্রী : নবদুর্গার নবম তথা শেষ রূপ হল সিদ্ধিদাত্রী | সিংহবাহিনী দেবীর চার হাতে আশীর্বাদী মুদ্রা | তিনি সিদ্ধি দান করেন | দেবী ভগবত্‍ পুরাণে অনুযায়ী, স্বয়ং মহাদেব দেবী দুর্গাকে সিদ্ধিদাত্রী রূপে পুজো করেছিলেন এবং তার ফলে মহাদেব সকল সিদ্ধি লাভ করেন | এই সিদ্ধিদাত্রীর আশীর্বাদেই অর্ধনারীশ্বর রূপ লাভ করেন মহাদেব |

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :wwজজw.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20181009102852

Sunday, October 7th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

SUCCESS

SUCCESS

সুপ্রভাত
!!!! SUCCESS !!!!

যখন জন্মালাম বাবা মা ভাবল এটা তাদের *"Success"*, যখন হাঁটতে শিখলাম মনে হল এটাই *success* ।

যখন কথা বলতে শিখলাম মনে হল এটাই *success*।

এরপর স্কুলে গেলাম, শিখলাম first হওয়াটা বা সবার চেয়ে বেশি নম্বর পাওয়াই *success*।

এরপর বুঝলাম না আসলে মাধ্যমিকে স্টার পাওয়াটাই *success*।

ভুল ভাঙল, বুঝলাম উচ্চমাধ্যমিকে এই রেজাল্টটা ধরে রাখাই *success*।

এখানেই শেষ নয়, এরপর বুঝলাম ভালো সাবজেক্ট নিয়ে ভালো কলেজে চান্স পাওয়াটাই *success*, যেটা পড়লে একটা ভালো চাকরি পাওয়া যাবে।

আরো পরে বুঝলাম না কলেজ শেষে ভালো চাকরী পাওয়া এবং অনেক রোজগার করাটাই *success*।

এরপর বুঝলাম না, নিজের টাকায় একটি ভালো ফ্ল্যাট কেনাটা *success*।

পরে বুঝলাম সেটাও নয়, নিজের টাকায় এরপর গাড়ি কেনাটাই আসল *success*।

আবার ভুল ভাঙল, এরপর দেখলাম ভাল দেখে বিয়ে করে সুখে সংসার করাটাই আসল *success*।

বছর ঘুরলো, দেখলাম আসলে বিয়ে করে বংশধর এনে তাকে ভালো ভাবে বড় করাটাই *success*, ছেলে হলে তাকে প্রতিষ্ঠিত করাটাই *success*, মেয়ে হলে একটা ভালো ফ‍্যামেলীর ভালো চাকুরীর ছেলের সাথে বিয়ে দেওয়াটাই *success*।

এরপর এলো আমার রিটায়ারমেন্ট, সারা জীবনের জমানো টাকার সঠিক investment করে utilization করতে পারাই *success*...

এরপর যখন সবাই মিলে চিতায় উঠিয়ে দিল। মড়ার একটু আগেই বুঝলাম পৃথিবীতে *success* বলে কোন কিছুই স্থায়ী লক্ষ নেই, পুরোটাই একটা এগিয়ে যাওয়ার জন্য নিজের তৈরী করা competition, যার মূলে আছে আকাশ ছোঁয়া আকাঙ্ক্ষা, যা কখনো পূর্ণ হবার নয়।

*তখন বুঝতে পারলাম এর থেকে জীবনের প্রতিদিন বা প্রতি মূহুর্ত আনন্দের সঙ্গে সুস্থথাকা ও অন্যের জন্য কাজ করতে পারাই success* এর মূল লক্ষ্য হলে অনেক ভালো হত। কিন্তু এটা বুঝতে অনেক দেরী করে ফেলেছি ।

*জীবন কে খোঁজো, জীবন কে বোঝো .....নিজেকে ভালোবাসো, অন্যদের সন্মান দাও আর ভালোবাসো ......বিশেষ করে যাদের ভালোবাসার খুবই প্রয়োজন।*

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20181007102548

Thursday, October 4th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

বলিদান

বলিদান

সুপ্রভাত
বলিদান
বলিদান কথার আসল অর্থ,আত্মৎস্বর্গ অর্থাৎ নিজেকে সম্পূর্ণরূপে ইশ্বরের চরনে সর্মপন করানিরিহ পশু হত্যা কি বলিদান!!!!!
পশু রক্তে দেব-দেবীর পূজা হয় না,তার বহু উল্লখ আমাদের বিভিন্ন ধর্মগ্ৰন্থে আছে।

আমারা কালি পূজা,দূর্গা পূজা ও মনসা পূজা উপলক্ষে হাজার হাজার পাঠা বলি দেয় প্রতি বছর।শিশু বৃদ্ধ সবার সামনে ঢাক, ঢোল, কাসর বাজিয়ে, আসুরিক উন্মত্বতায় যেভাবে খড়গের এক কোপে ধড় থেকে মাথাটাকে বিচ্ছিন্ন করা হয় সেটা নৃসংশতা ছাড়া আর কিছুই নয়।ধর্মের নামে এই বিভৎস পশুবলি ও প্রাণিহত্যা প্রথা হিন্দুদের বেদ,উপনিষদ,পুরান,চন্ডি,গীতা বা কোন ধর্ম শাস্ত্রে উল্লেখ নাই এবং কোন ঋষিরাও এর উপেদেশ দেননি। শুধু হিন্দু শাস্ত্র কেন কোরাণ,ত্রিপিটক,বাইবেল সহ কোন পবিত্র ধর্ম গ্রন্থে এই পশুবলি বা প্রাণীহত্যার কু-আদর্শ নাই।বরং সব শাস্ত্রে রয়েছে এর বিরুদ্ধে নিশেধাজ্ঞা।
শাস্ত্রে পশুবলি/প্রাণীহত্যা সম্বন্ধে নিষেধাজ্ঞা সমূহ-
মদ্যং মাংসং তথা মৈথুন পরমেশ্বরি,মানুষেণ বলিং পঞ্চ ব্রাহ্মণো ন স্মরেৎ ক্কচিৎ।। অর্থঃ হে পরমেশ্বরী!মদ্যং, মাংসং, মৈথুন, নর, বলি এই পঞ্চবিধ বিষয় সম্বন্ধে(পূজার নামে)ব্রাহ্মণ ব্যক্তি কখনো স্বরন করিবে না।(বারাহী তন্ত্র)
সমুৎপক্তিঞ্চ মাংসস্স্য বধ কন্ধৌচ দেহিনাং।প্রসমীক্ষা নিবত্তের্ত সর্ব্বমাংস ভক্ষণাৎ।। অর্থঃ শুক্র শোনিতের দ্বারা মাংসের উৎপত্তি অতএব ইহা ঘৃণিত এবং বধ বন্ধন নিষ্ঠুর হৃদয়ের কর্ম তাই বধ ও ভোজন থেকে নিবৃত্ত হোন।(স্মৃতি শাস্ত্র)
লোভাৎ স্বভক্ষণাথায়ে জীবনং হম্তিযোনরঃ।মজ্জাকুন্ডে বসেৎ সোহপিতদ্ভোজী লক্ষবর্ষকং।।অর্থঃ যে ব্যক্তি লোভ প্রযুক্ত আত্মপোষণার্থ জীবহত্যা করে, সে লক্ষবছর মজ্জাকুন্ড নামক নরকে বাস পূর্বক তাহা পান করে। (৩০ অঃ প্রকৃতি খন্ড ব্রর্ধে পুরাণ)
যে দম্ভাদম্ভয়জ্ঞেষু পশুন্ ঘ্নতি নারাধমঃ তান্ সুখিন যমভটা নরকে বৈশসেতদা।অর্থঃ যারা পশুবধ বা হত্যা করে তারা নরাধম ও তাদের যমভটা নরক বাস হয়।(২২অঃ ৮ষ্ক দেবী ভাগবত)
এছাড়াও কুজিকা তন্ত্র,সংহীতা,শ্রীমৎ ভাগবত সহ আরো অনেক শাস্ত্রে পশুবলি বা প্রাণীহত্যার বিরুদ্ধে নিষেদাজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে।তারপরও কেন দেবী পূজার নামে এই পশুবলি/হত্যা।দেবী বলিয়াছেন, যে নিজের বাসনার জন্য পাঠা বধ করে খায় আমি তার পাপ খন্ডন করি কিন্তু যে আমার নামে বলি দিয়া বাসনা পূরন করে আমি তার পাপ খন্ডন করি না। 
“শ্রী শ্রী চন্ডি” তে কৃত তন্ত্রের আদেশ নির্দেশ বাধা অমান্য করে আমরা পত্র,পুষ্প ও চন্দনের পরিবর্তে পশু রক্তে কর্দমাক্ত করে পিশাচের লীলাভূমিতে পরিণত করছি পবিত্র দেব মন্দির গুলো।
কালীপূজা,দূর্গাপূজা ও মনসা পূজায় যারা পাঠা-মহিষ বলি দেয় তার অপ্রিয় সংযোগ,প্রিয় বিয়োগ দূঃখ,আজ কন্যা তো কাল উপযুক্ত পুত্র,নাতনী বা আপন জনের অকাল মৃত্যু এক কথায় সংসারে তাদের দূঃখ বিনা সুখ হয় না। বহু জমিদার,রাজা উৎচ্ছন্ন হয়েছে এই বাংলার বুকে তার প্রমানের অভাব নাই।মায়ের পূজার নামে পশু বলিদান চাণক্যের যদুবংশ ধ্বংসের সামিল ইহা যানার পর ত্রিপুরার রাজা মানিক্য মায়ের পূজায় বলিদান বন্ধ করে দেন।আজ নেপালের রাজা স্বয়ং আইন করে বলিদান বন্ধ করে দিয়েছেন।
‘বিসর্জন’ ও ‘রাজর্ষি’ নামক দুটি উপন্যাস ও নাটকের মাধ্যমে একশো বছর আগে ‘বলি’র বিরুদ্ধে কলম ধরেছিলেন রবীন্দ্রনাথ।চলুন আজ আমরা মায়ের পূজার নামে এই পৈশাচিক আচার অনুষ্ঠান বন্ধ করি এবং নরকবাস ও দূঃখ ভোগ হতে পরিত্রাণ পাই।

এই প্রসঙ্গে একটি ছোট্ট উদাহরণ দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করছি।

এক ব্যক্তি একটি পাঠাকে মন্দিরে বলি দিতে গেছে, তখন পাঠা হেসে উঠলো...
তখন ঐ ব্যক্তি পাঠা কে বলল আমি তোকে বলি দিতে এনেছি আর তুই হাসছিস।
তখন পাঠা বলল, আমি এই চিন্তা করে হাসছি যে
আমি সারা জীবন ঘাস খেয়ে নিষ্পাপ জীবনযাপন করে, এর পরেও এত কষ্টের মৃত্যু পেতে চলেছি
কিন্তু তুই তো আমার মত অনেক নিরীহ পশুকে সৃষ্টিকর্তার সামনে হত্যা করে
পরম ভক্ত সেজে বীরত্ব দেখিয়েছিস, তোর মৃত্যু যে কত ভয়ানক হবে।

আসল কথা হচ্ছে আমরা ঈশ্বরকে মনে করি তিনি হ ইত নিরিহ পশুর রক্তে প্রসন্ন হন।
তাই গৃহপালিত পশু—পাঠা-মহিষ-হাঁস-কবুতর বলি দেই নিজের স্বার্থ আদায়ের জন্য।
আমি অনেককে জিজ্ঞাসা করেছিলাম কেন এই নিরীহ পশু বলি...!
অনেক বলেছেন স্বপ্নে দেখেছেন কেউবা মানস করেছেন।
আমার কথা হচ্ছে যদি কেউ স্বপ্নে দেখেন একটা বিষধর সাপ দিয়ে মাকে পূজা দিতে
কিংবা বাঘ, সিংহ ইত্যাদি অথবা নিজের শরীরের একটি অঙ্গ কিংবা নিজের সন্তানকে বলি দিয়ে পূজা দিতে।
কতজন ভক্ত পূজা দেবেন?
তাই সকলের কাছে বিনম্র অনুরোধ আসুন আমরা সবাই মিলে বলি প্রথা মুক্ত সমাজ গড়ে তুলি ।
যেখানে আমাদের বলিদানের মধ্যে থাকবেনা কোন নিরীহ পশুর রক্তের চিহ্ন ।
জয় মা তারা তুমি সকলের মঙ্গল করো।
আর এই কথাগুলি আমার সম্পূর্ণ ভাবে ব্যক্তিগত।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20181004161900

Tuesday, October 2nd, 2018

Astro Palmist Numerology Center

সূর্য ও দেবী মাতঙ্গী

সুপ্রভাত
আজ নবম মহাবিদ্যা মাতা মাতঙ্গীর আবির্ভাব তিথি। ইনি সূর্যের ইষ্টদেবী,এই মহাবিদ্যার আবির্ভাব সম্বন্ধে বলা হয়- একসময়ের কথা । মাতা গিরিনন্দিনী তখন পিত্রালয় গিরিরাজের গৃহে। পিতার গৃহে তিনি সুখে সখী গণ পরিবৃতা হয়ে নানান আলাপচারিতায় মগ্ন । ঠিক সেই সময় ভগবান শিব এক শাঁখারীর ছদ্দবেশে শাঁখার ডালা নিয়ে হিমালয় মহলে উপস্থিত । যতেক এয়োস্ত্রী নারী সেথায় ছিলেন সকলেই শাঁখারীর কাছে শাঁখা কিনলেন। দেবী উমা নিজেও শাঁখা কিনলেন । এরপর তিনি শাঁখারীকে বললেন - "বলো শাঁখারী। কি মূল্য তোমার চাই।" শাঁখারী মৃদু মৃদু হেসে বলল- "ওহে রাজকন্যা যা আমি চাইবো তা তুমি দেবে?" এই শুনে দেবী বললেন- "তুমি পর্বত শ্রেষ্ঠ হিমালয় রাজার গৃহে এসেছো। সংকোচ কোরো না। তোমার কি চাই ? " এই শুনে খানিক বাদে শাঁখারী রূপী শিব বললেন- "ওহে কন্যা । তুমি আমাকে বরন করো। এই ভিন্ন আমার কিছু কাম্য নেই।” এই শুনে দেবী উমা ভয়ানক ক্রোধিতা হলেন। ক্রোধে তাঁর মুখমণ্ডল রক্তবর্ণা হোলো । বললেন- "শাঁখারী তোমার সাহস তো মন্দ নয়। এখুনি তোমাকে এই অশালীন বাক্যের জন্য শাস্তি প্রদান করবো।" এই বলে মা গৌরী ভাবলেন অভিশাপ দিয়ে শাঁখারীকে ভস্ম করবেন। আরোও ভাবলেন দিব্য দৃষ্টিতে দেখে নেওয়া যাক এই শাঁখারী কে? কি তাঁর পরিচয় । দেবী ধ্যানে দেখলেন এই শাঁখারী স্বয়ং নীলকণ্ঠ মহেশ্বর । তখন দেবী হেসে বললেন- "বেশ তাই হবে। তোমার মনোরথ পূর্ণ করবো।"

এরপর দেবাদিদেব শিব মানস সরোবরের নিকট এক সুন্দর কাননে দেবীর জন্য প্রতীক্ষা করতে লাগলেন । ফুলে ফলে শোভিত সেই অরন্য অতীব শোভা বিস্তার করেছিলো। হিমালয়ের কোলে সেই অরন্য নানান পুস্প সুবাসে অতি মনোহর পরিবেশ সৃষ্টি করেছিলো। মধু ভরা পুস্প গুলিতে ভ্রমর ভ্রমরী গুঞ্জরন করে মধু পান করছিলো। নানা রঙ্গে রঙ্গীন প্রজাপতি পেখম মেলে পুস্প হতে পুস্পে গমন করতে লাগলো। অতীব সৌন্দর্যময় সেই বনে প্রাকৃতিক শোভা চিত্ত আকর্ষিতের ন্যায় নিজেকে সুন্দর করেছিলো । সেই অতি মনোরম স্থানে দেবী পার্বতী সখী গণ সহিত আসিলেন । দেবীর সাজ ছিলো রাজনন্দিনীর মতোন না, এক চণ্ডালিনীর মতো। ভগবান শিব নিজেও কিরাত শবর রূপে দেবীর সহিত প্রেম ক্রীড়ায় মগ্ন হলেন ।মধুর মধুর বাদ্য সঙ্গীত দ্বারা সেই মনোরম অরন্য সুমিষ্ট স্বরে প্লাবিত হোলো। এই দৃশ্য দেবতাদের দর্শন দুর্লভ । পদ্মে ভরা দিঘীর টলমলে জলে রাজ হংস হংসী কেলি করে ভ্রমণ করিতেছিল । দেবাদিদেব ও স্বয়ং ভগবতী সেখানে নানান ভাবে দিব্য প্রেম লীলায় মত্ত হলেন। বৃক্ষ গুলি যেনো নিজে থেকেই আপন ইচ্ছায় পুস্প বর্ষণ করতে লাগলো । দেবাদিদেবের সেই নৃত্য আজ তাণ্ডব নৃত্য নয়- বরং তা অপূর্ব প্রেমের মাধুরী সৃষ্টি করলো । সেই নৃত্যের তালে তালে অরন্যে স্পর্শ করলো এক দিব্য প্রেম তরঙ্গ ।

এইভাবে কেলিবিলাস করে দেবাদিদেব আশুতোষ ও মাতা পার্বতী উভয়ে আনন্দিত হলেন । তখন ভগবান শিব বললেন- " হে প্রিয়ে গৌরী। তোমার সাথে কেলিবিলাস করে আমি প্রসন্ন হয়েছি। আজ থেকে তোমার এই রূপ উচ্ছিষ্ট চণ্ডালিনী রূপে খ্যাতা হবে। সমস্ত শক্তি পূজোর সমাপ্তে তোমার এই রূপের পূজা হবে। অন্যথায় সেই শক্তিপূজো বিফল হবে।" দেবীর এই রূপ হলেন মাতঙ্গী । অপর একটি মত অনুসারে একদা মহর্ষি মতঙ্গ কদম্ব বনে সমস্ত প্রানীদিগকে বশ করার জন্য ত্রিপুরাদেবীর তপস্যা করেছিলেন। ত্রিপুরাদেবী প্রসন্ন হলে তাঁর নেত্র থেকে এক জ্যোতি পুঞ্জঃ নির্গত হয়- তা থেকে মা মাতঙ্গীর সৃষ্টি হয় । এই দেবীর চার হস্তকে চার বেদের প্রতীক রূপে বর্ণনা করা হয় । দেবী রত্নময় বেদীতে থাকেন । তার পাশে তোতাপাখী থাকে- যাকে শুকপাখী ধরা হয়। দেবীর ভৈরব হলেন মতঙ্গ । এঁনাকে তান্ত্রিক সরস্বতী বলা হয় । কয়েকটি তন্ত্রে দেবী মাতঙ্গী ও দেবী সরস্বতীকে এক বলা হয়েছে। কালিকা পুরাণে বলা হয়েছে, "মাতঙ্গী তু সরস্বতীঃ ( ৬২/৯৯)। সারদাতিলকে লেখা- "মাতঙ্গিনী বাগাধিদেবতাম্‌" ( ১৬৬)। তন্ত্ররাজতন্ত্রে আছে , দেবী মাতঙ্গেশ্বরী "বাদয়ন্তীং মহাবীণাং স্বসমাঙ্গনাজনৈঃ" (৩৪/৬৫) । কুলার্ণব তন্ত্রে আছে বলা হয়েছে,- "বীণাবাদ্যবিনোদ্গীত নিরতাং"।

সূর্য্য
———
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্য্যায়। জপ সংখ্যা – ৬০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভাস্করায় বিদ্মহে মহাতেজায় ধীমহিঃ তন্নঃ সূর্যঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ জবাকুসুমসংকাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্। ধ্বান্ত্যারিং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোঽস্মি দিবাকরম্॥
ইষ্টদেবতা – মাতঙ্গী।
ঔঁ হ্রীং হূং মাতঙ্গ‍্যৈ স্বাহা।
ধারণরত্ন – চুনী, ধূপ – গুগগুল, বার – রবিবার, প্রশস্ত সময় – সকাল৬.০৪- ১২ টা পর্যন্ত।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20181002125101

Sunday, September 30th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

পরকীয়া ও জোতিষ

শুভ সন্ধ‍্যা সকল বন্ধুরা,
আজকে আমি একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করছি, আপনাদের ভালো লাগলে মন্তব্য ও শেয়ার করুন।দয়া করে কপি করে এডিট করে নিজের টাইম লাইনে পোষ্ট করবেন না।

বিষয়: পরকীয়া ও জোতিষ

পরকীয়া:
পরকীয়া (ইংরেজি: Adultery বা Extramarital affair বা Extramarital sex) হল বিবাহিত কোন ব্যক্তির (নারী বা পুরুষ) স্বামী বা স্ত্রী ছাড়া অন্য কোন ব্যক্তির সাথে বিবাহোত্তর বা বিবাহবহির্ভূত প্রেম, যৌন সম্পর্ক ও যৌন কর্মকান্ড| মানবসমাজে এটি লঘু বা গুরুভাবে নেতিবাচক হিসেবে গণ্য| পাশ্চাত্য আধুনিক সমাজে এর প্রতি নেতিবাচক মনোভাব বজায় থাকলেও এটি আইনত অপরাধ বলে বিবেচিত হয় না, ইদানিং ভারতবর্ষে ও পরকীয়া দন্ডনীয় অপরাধ বলে বিবেচিত নয়।তবে অভিযোগ প্রমাণিত হলে পরকীয়াকারী ব্যক্তির বিবাহিত সঙ্গী তার সাথে বিবাহবিচ্ছেদের জন্য কোর্টে আবেদন করতে পারেন| তবে ইসলামি রাষ্ট্রসমূহে এর জন্য কঠোর শাস্তির বিধান রয়েছে, যা হল পাথর নিক্ষেপ করে মৃত্যুদন্ড প্রদান| মনোচিকিৎসায় একথা স্বীকৃত যে, পিতামাতার পরকীয়া সন্তানের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর এবং সামাজিক সম্পর্ক ও যোগাযোগে বিরূপ প্রভাব ফেলে এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তা সন্তানের মানসিক বিষন্নতার ও আগ্রাসী মনোভাবের জন্ম দেয়| এছাড়া পারিবারিক ও দাম্পত্য সম্পর্কের অবনতিতে পরকীয়া প্রভাব রাখে।

জোতিষ:

আজকে আমি তিনটি অতি গুরুত্বপূর্ণ যোগ নিয়ে আলোচনা করছি, যা দাম্পত্য জীবনে অশুভ প্রভাব ফেলে ও পরকীয়া কামী কর ফেলে।

১) বহু স্রী যোগ (সম্ভোগ যোগ)

যদিলগ্নপতি ও সপ্তমপতি জন্মকুণ্ডলীতে একত্রে অবস্থিত হয়অথবা পাপ গ্ৰহ যুক্ত হয়ে পরস্পরের প্রতি পুর্ণ দৃষ্টি প্রদান করবে তবে বহু স্রীযোগ সূচিত হবে৷
ফলাফল :
এরূপ যোগ জন্মকুন্ডলী তে দেখা গেলে, জাতক-জাতীকা একাধিক অবৈধ যৌন ক্রিয়ায় লিপ্ত হবে৷

মন্তব্য
মানুষের যৌন জীবন বিচিত্র ।এমন অনেক ব্যক্তি রয়েছেন ব‍্যক্তি রয়েছেন যারা একই নারীর সঙ্গে যৌন সংসর্গে লিপ্ত হয়ে সুখী হয় না, বর্তমানে হিন্দু আইন অনুযায়ী বহু বিবাহ অবৈধ হলেও---একই পুরুষ বহু নারীর সঙ্গে অবৈধ গঠন সংসর্গে অবশ্যই লিপ্ত হতে পারেন৷এই যোগ নারীদের ক্ষেত্রে এক ই ভাবে প্রযোজ্য, (শুধু শুক্র - চন্দ্র যুক্ত হয়ে এই যোগ সূচীত করলে তার পরিনাম অত্যন্ত অশুভ।যা সাধারণ তো কুন্ডলী তে কম দেখা যায়)।নিচে চার্ট দিয়ে বোঝানো হয়েছে।

জাতকের তুলালগ্নে জন্ম | সপ্তমপতি এবং লগ্নপতি শুক্র-- পরস্পরের প্রতি পূর্ণদৃষ্টি প্রদান করছেন এবং অধিকান্ত মঙ্গল রাহুর সঙ্গে সহাবস্থান সম্বন্ধে আবদ্ধ এবং লগ্নপতি শুক্র কেতুর সঙ্গে সহাবস্থান সম্বন্ধে আবদ্ধ! তাছাড়া সপ্তমপতি মঙ্গল শনির দ্বারা পূর্ণদৃষ্টি ও বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ । সুতরাং এরপ বহু নারীর সঙ্গে যৌন সংসর্গে লিপ্ত হবে।

২) ভগ-চুম্বন যোগ

যদি সপ্তমপতি লগ্নের চতুর্থে শুক্রসহ যুক্ত হয় তবে ভগ-চুম্বন সূচিত হবে।

ফল: এই যোগে জাত ব্যক্তি কামবিকৃতি সম্পন্ন হয় এবং নারীর ভগদেশ চুম্বন করে

মন্তব্য : লগ্নপতি নীচস্থ হ'লেও জাতকের কাছ থেকে অনুরূপ আচরণ আশা করা যায়

৩) অপকীর্তি যোগ

সংজ্ঞা : যদি লগ্নের দশমে রবি থাকে এবং শনি পাপগ্রহ দ্বারা দৃষ্ট হয় তবে অপকীর্তি হাগ সূচিত হবে !
ফল: জাতকের অপযশ ঘটবে অথবা জাতক অপযশের অধিকারী হবে এবং জাতক-জাতিকাদের বিপরীত লিঙ্গের প্রতি প্রবল আকর্ষণ থাকে।
ব্যাখ্যা এবং মন্তব্য : সুনাম বা সুযশ হচ্ছে বুদবুদের মতো---যে কোন মুহূর্তে তা মিলিয়ে যেতে পারে ৷ কিন্তু এমন লোকও রয়েছেন---যারা সমগ্র জীবন ধরেই সুনাম বা সুযশের অধিকারী হয়ে থাকেন ৷ কেউ কেউ বা হঠাৎ সুনাম লাভ করেন বা কীর্তিমান হয়ে ওঠেন! আবার হঠাৎই বদনামের আড়ালে বা অপকীর্তির আড়ালে চাপা পড়ে যান ৷ এই যোগের অন্যতম শর্ত হচ্ছে---যদি লগ্নের দশমে রবি থাকে এবং শনি অশুভগ্রহ দ্বারা দৃষ্ট হয় অথবা রবি ও শনি যদি লগ্নের দশমে থেকে অশুভগ্রহ দ্বারা দৃষ্ট হয় অথবা ববি ও শনি যদিএকত্রে লগ্নের দশমে থাকে তাহলেও অপকীর্তি যোগ সূচিত হবে।

সুতরাং বহুস্ত্রী যোগ, ভগ-চুম্বন যোগ এবং অপকীর্তি যোগ যে কোনো একটি জাতাক-জাতীকার জন্মকুন্ডলী তে দেখা গেলে তারা পরকীয়ায় প্রবেশ করে।
ভারতীয় জোতিষ শাস্ত্রে এর স্থায়ী প্রতি বিধান রয়েছে।রত্ন ও যন্ত্রমের সাহায্যে।এখানে তন্ত্রের কোনো বিশেষ প্রোয়োজন নেই।

প্রতিবিধান:১)নীল চন্দ্র কান্ত মনি ১০রতি লকেট করে ধারন করবেন।

২)বর্দিয‍্য মনি ৩-৪রতি কনিষ্ঠা অঙ্গুরী তে

৩)ভূবনেশ্বরীর বীজমন্ত্র (যন্ত্রমেরসামনে)প্রতিদিন সন্ধ্যায় ১০৮বার করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
ঔঁ শাং মাতা ভবনেশ্বরী ।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180930200541

Sunday, September 30th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

গোচর শুদ্ধি প্রকারণ

গোচর শুদ্ধি প্রকারণ

সুপ্রভাত
গোচরশুদ্ধি প্রকরণ :-

রবিশুদ্ধি -

রবি জন্ম রাশি থেকে তৃতীয়, ষষ্ঠ, দশম ও একাদশ রাশিতে গেলে শুভ বা শুদ্ধ হন এবং মাসের 13 দিনের পরে দ্বিতীয়, পঞ্চম ও নবম রাশিতে গেলে শুভ বা শুদ্ধ হন।

চন্দ্রশুদ্ধি -

কার্য্যকর্ত্তার জন্ম রাশি থেকে চন্দ্র প্রথম, তৃতীয়, ষষ্ঠ, সপ্তম, দশম ও একাদশ স্হানে থাকলে শুদ্ধ হয়,আর শুক্লপক্ষে দ্বিতীয়, পঞ্চম ও নবম স্হানে থাকলেও শুদ্ধ হয়। যাত্রাদি সমস্ত কাজেই চন্দ্রশুদ্ধি অবশ্য প্রয়োজনীয়।

বামবেধে চন্দ্রশুদ্ধি নিরূপণ -

উপরিউক্ত প্রকারে চন্দ্রশুদ্ধি না ঘটলে জন্মরাশি থেকে দ্বাদশ, চতুর্থ ও নবম চন্দ্র, শুক্র, শনি, মঙ্গল, বৃহস্পতি কিংবা রবির সপ্তম রাসিস্হ হলে শুভফলদাতা হন এবং জন্মরাশি থেকে অষ্টম, পঞ্চম ও দ্বিতীয় চন্দ্র, শুক্রাদির যথাক্রমে দশম, পঞ্চম ও অষ্টমস্হ হলে শুদ্ধ হন।

চন্দ্রশুদ্ধির প্রশংসা -

চন্দ্র শুদ্ধ থাকলে করকচা, মৃত্যুযোগ,দিনদগ্ধা প্রভৃতি দোষসকল বজ্রাহত বৃক্ষের মত বিনাশ প্রাপ্ত হন। প্রভু সন্তুষ্ট থাকলে যেমন ভৃত্যের ক্রোধ নিরর্থক হয়, সেইরকম চন্দ্রশুদ্ধি থাকলে তারাশুদ্ধি গণ্য হয় না। শুক্লপক্ষে চন্দ্র বলবান, কৃষ্ণ পক্ষে তারা বলবতী, অতএব শুক্ল ও কৃষ্ণ পক্ষে চন্দ্র ও তারা শুদ্ধি বিশেষ আবশ্যক।

পুরুষের ঘাতচন্দ্র -

মেশ রাশির প্রথম চন্দ্র,
বৃষ রাশির পঞ্চম চন্দ্র,
মিথুন রাশির নবম চন্দ্র,
কর্কট রাশির দ্বিতীয় চন্দ্র,
সিংহ রাশির ষষ্ঠ চন্দ্র,
কন্যা রাশির দশম চন্দ্র,
তুলা রাশির তৃতীয় চন্দ্র,
বৃশ্চিক রাশির সপ্তম চন্দ্র,
ধনু রাশির চতুর্থ চন্দ্র,
মকর রাশির অষ্টম চন্দ্র,
কুম্ভ রাশির একাদশ চন্দ্র এবং
মীন রাশির দ্বাদশ চন্দ্র ঘাতচন্দ্র বলে কথিত।

স্ত্রী জাতির ঘাতচন্দ্র -

মেষ রাশির প্রথম চন্দ্র,
বৃষ রাশির অষ্টম চন্দ্র,
মিথুন রাশির সপ্তম চন্দ্র,
কর্কট রাশির নবম চন্দ্র,
সিংহ রাশির ষষ্ঠ চন্দ্র,
কন্যার রাশির তৃতীয় চন্দ্র,
তুলা রাশির চতুর্থ চন্দ্র,
বৃশ্চিক রাশির দ্বিতীয় চন্দ্র,
ধনু রাশির দশম চন্দ্র,
মকর রাশির একাদশ চন্দ্র,
কুম্ভ রাশির পঞ্চম চন্দ্র,
মীন রাশির দ্বাদশ চন্দ্র ঘাতচন্দ্র হয়।

গ্রন্থান্তরে সিংহ রাশির চতুর্থ ও তুলা রাশির ষষ্ঠ চন্দ্র ঘাতচন্দ্র হিসেবে উল্লিখিত আছে।

ঘাতচন্দ্রের ফল কথন -

পূর্ব্বোক্ত প্রকার ঘাতচন্দ্রে যাত্রা অথবা বিবাহাদি করলে ক্লেশ অথবা মৃত্যু হতে পারে, এটা গর্গাচার্য্য বলেছেন। কিন্তু মুহূর্তচিন্তামণি,নির্ণয়সিন্ধু প্রভৃতি প্রামাণিক গ্রন্থে অন্য মত পাওয়া যায়।
যথা - যুদ্ধে, বিবাদে, কুমারী পূজনে, রাজসেবা, বাহনাদি কার্য্যে ঘাত চন্দ্র বর্জনীয়। কিন্তু বিবাহ, অন্নপ্রাশন, উপনয়ন ইত্যাদি সর্বমঙ্গল কার্য্যে ঘাতচন্দ্র চিন্তা করতে হয় না।

কুজাদি গ্রহশুদ্ধি -

জন্ম রাশি থেকে কেতু, রাহু , মঙ্গল, শনি ও রবি ষষ্ঠ, তৃতীয় ও দশম রাশিস্হ হলে , চন্দ্র তৃতীয়, ষষ্ঠ, দশম এবং সপ্তম রাশিস্হ হলে, বুধ যুগ্ম রাশিস্হ হলে, বৃহস্পতি সপ্তম, নবম, দ্বিতীয় ও পঞ্চম রাশিস্হ হলে, শুক্র ষষ্ঠ, দশম, সপ্তম ভিন্ন অন্য রাশিস্হ হলে এবং সকল গ্রহই একাদশ রাশিস্হ হলে শুভ হয়।

আচার্য্য বরাহের মতে দশম মঙ্গল অশুদ্ধ।

নক্ষত্রে জন্মাদি তারাসংজ্ঞা -

জন্ম নক্ষত্র থেকে ন'টি করে তারা যথাক্রমে
1. জন্ম (Birth) ,
2. সম্পদ (Finance),
3. বিপদ (Danger),
4.ক্ষেম (Strength),
5.প্রত্যরি (Enemy),
6. সাধক (Good /Divine),
7.বধ (Death),
8.মিত্র ( Friend),
9.পরমমিত্র (Exclusive Friend) -
নামে অভিহিত হয়। তার মধ্যে বিপদ, প্রত্যরি এবং বধ - এই তিন তারা অশুভ।তাছাড়া অন্যান্য সমস্ত তারা শুভ। শুভ তারাগুলি সকল শুভ কার্য্যে প্রশস্ত, কিন্তু বিবাদ, মাতৃশ্রাদ্ধ, ভৈষজ্য, যাত্রা ও ক্ষৌরকার্য জন্মতারাত্রয়ে করতে নেই।

প্রত্যরিতারায় বিশেষ -

জন্ম নক্ষত্র থেকে পঞ্চম(5), চতুর্দশ(14)ও ত্রোয়োবিংশ(23) নক্ষত্রকে যথাক্রমে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রত্যরি বলে। প্রথম প্রত্যরিতে যাত্রাদি শুভ কার্য্য করলে সিদ্ধি লাভ হয়, দ্বিতীয় প্রত্যরিতে কার্য্য করলে কার্য্য শুভ হয়, আর তৃতীয় প্রত্যরিতে কার্য করলে কার্য্য বিনাশপ্রাপ্ত হয়।

তারা প্রতিকার -

বিপদ তারায় গুড়, জন্ম তারায় শাক, প্রত্যরি তারায় লবণ(নুন) ও বধ তারায় তিল ও সোনা গ্রহ বিপ্রকে দান করে যাত্রাদি করলে অশুভতা নাশ হয়। গুড়, শাক, তিল ও সোনার পরিমাণ বলা নেই , সামর্থ্য অনুসারে দান করতে হবে। শুধু মাত্র লবণের পরিমাণ 5 পল। 1পলের পরিমাপ প্রায় চার তোলা। এই গুড়াদি দান বৈকল্পিক -
এটা না দিয়ে শুধুমাত্র লবণ জন্ম তারায় 1পল, বিপদ তারায় 3পল,প্রত্যরি তারায় 5 পল এবং বধ তারায় 7 পল দান করলেও তারাদোষের প্রতিকার হয়।

তারা ও চন্দ্রে ফল নিরূপণ -

চন্দ্র ও তারা শুদ্ধ থাকলে বার, তিথি ও নক্ষত্রনিমিত্তক দোষ সকল নাশ হয়।

প্রিয় বন্ধুরা আমাদের প্রতিদিনের পোস্ট পড়তে যাদের ভাল লাগছে তারা প্লিজ আমাদের ফেসবুক পেজ ASTRO PLAMIST NEUMEROLOGY CENTER ,type @astropalmist1 এবং আমাদের website :www.apnc.co.inলাইক করতে এবং অন্যদেরও শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন যাতে তারাও পড়ার সুযোগ পান এবং আপনার মত উপকৃত হন। আমরা আরও ভালো কিছু লেখা পোস্ট করার অনুপ্রেরণা পাব। কিন্তু দয়া করে কেউ কপি করে এডিট করে নিজের page/group/website /timeline পোস্ট করে নিজেকে ছোট করবেন না।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180930122708

Thursday, September 27th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

চতুঃসাগর যোগ

চতুঃসাগর যোগ
সংজ্ঞা : লগ্নের সকল কেন্দে অথাৎ লগ্নে, চতুথে, সপ্তমে এবং দশমে গ্ৰহ থকলে চতুঃসাগর যোগ সূচিত হয়৷

ফল: জাতক খ্যাতিযুক্ত ও রাজতুল্য সম্পদশালী স্বাস্থ্যবান, দীঘাঁয়ু বিশিষ্ট এবং বিশ্ববিখ্যাত হবে |

ব্যখ্যা এবং মন্তব্য : লগ্ন অপেক্ষা চতুর্থ, চতুর্থ অপেক্ষা সপ্রম, সপ্তম অপেক্ষা দশযস্থান বলবান ৷ কেন্দ্রস্থিত গ্রহাদি শুভ কিংবা অশুভ তা' বিবেচনা করুক --- কারণ গ্ৰহাদির শুতত্ত্ব অনুযায়ী বিশেষ শুভ ফললাভ হয় ৷ সকল কেন্দে যে-কোন গ্রহই থাকুক " কেন জাতক ধনী হবে!

লগ্নে বৃহস্পতি, চতুর্থে শনি, সপ্তমে চন্দ্র, দশমে রবি শুক্র অথাৎ সকল কেন্দেই গ্ৰহ থাকায় কুন্ডলী তে চতুঃসাগর যোগ সূচিত হয়েছে ।--- এই জাতক রাজতুল্য ক্ষমতা এবং সম্পদের অধিকারী হবেন ৷

নিচের ছকটি দেখুন

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180927112031

Tuesday, September 18th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে সন্দেহ বাদী যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে সন্দেহ বাদী যোগ

সুপ্রভাত
আজকে একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ অশুভ যোগ নিয়ে আলোচনা করছি।যা আমাদের অনেকেরই জীবন সন্দেহের কারণে ভীষন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
সন্দেহবাদী যোগ
সংজ্ঞা (১)
লগ্নে পাপগ্রহ অবস্থিত হলে এবং নেপচুন বা প্লুটো ত্রিকোণে অবস্থিত হলে, অথবা কেন্দ্রপতি ও কোণপতিদের সঙ্গে নেপচুন বা প্লুটো সম্বন্ধে আবদ্ধ হলে সন্দেহবাদী যোগ সূচিত হবে৷
সংজ্ঞা (২)
লগ্নপতি রাহ, কেতু বা শনির সহিত সম্বন্ধে আবদ্ধ হলে---সন্দেহবাদী যোগ

ফলাফল :
এরূপ যোগে জাতব্যক্তি আশেপাশের সকলের প্রতিই সন্দেহ প্রকাশ ৷ বুঝি কেউ তাকে ঠকাল, কেউ লুটে নিল, অগোচরে চুরি করে নিচ্ছে বিশেষ করে স্বামী-স্ত্রী,প্রেমিক -প্রমিকা এদের মধ্যে সন্দেহের বাতাবরন বেশী মাত্রায় তৈয়ারী হয়।

মন্তব্য: (১)লগ্নে পাপগ্রহ থাকলে এবং লগ্নের পঞ্চম ও নবমে উপগ্রহ প্লুটো বা নেপচুন অবস্থিত হলে---অথবা উক্ত উপগ্রহ লগ্ন, চতুর্থ, সপ্তম, পঞ্চম বা চতুর্থ সপ্তম, দশম পঞ্চম বা নবমপতির সঙ্গে সম্বন্ধে আবদ্ধ হলে, (২) লগ্নপতি রাহু অথবা শনি অথবা কেতুর সম্বন্ধে আবদ্ধ হলে সন্দেহবাদী যোগটি সূচিত হবে৷
প্লুটো বা নেপচুন এদের ভূমিকাই হোল এক্ষেত্রে প্রবল করন এদের কে শনির পুত্র বা উপগ্রহ হিসাবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে৷

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180918091135

Monday, September 17th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

গ্ৰহপীড়া নিবারনে রঙের গুরুত্ব ও বার অনুযায়ী কোন দিন কি রংয়ের পোশাক পরবেন

গ্ৰহপীড়া নিবারনে রঙের গুরুত্ব ও বার অনুযায়ী কোন দিন কি রংয়ের পোশাক পরবেন

আজকের পোস্ট টি অতি গুরুত্বপূর্ণ সকল বন্ধুরা শেয়ার করুন ।
রঙের বৈশিষ্ট্য ও গ্ৰহপীড়া নিবারনে কোন দিন কি রংয়ের পোশাক পরবেন।

রং দিয়ে মোড়ানো আমাদের এই পৃথিবী। শুধু কী পৃথিবী? যেখানেই যত দূর চোখ যায় আমরা দেখি নানা বর্ণের সমাহার | প্রতিটি বস্তুই একটি নিজস্ব রং ধারণ করে আছে | আমাদের দুই চোখের স্বপ্নে রং, কল্পনায়ও রং | আমেরিকান চলচ্চিত্র নির্মাতা উইল প্যাকার এ কথাটিকে সুন্দর ভাষায় বলেছিলেন, ‘আমার ভাবনা আকাশের মতো অসীম | আমি স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি আর আমার সব স্বপ্নগুলো উজ্জ্বল রঙে রাঙানো |’
সবকিছুই যদি রংহীন হতো তাহলে কেমন হতো? যাই হোক, সে প্রশ্নের উত্তর আমরা খুঁজব না | আমরা জানতে চেষ্টা করব এতসব রঙের উৎস কোথায় এবং কীভাবে ডিজিটাল জগতে আমরা রং–তুলি ছাড়াই রঙের মিশ্রণ ঘটাই |
প্রথমে জানি রং কি? সোজাসাপ্টা ভাষায় রং হচ্ছে আলোর বিভিন্ন আকৃতির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য | সূর্যই সকল আলোর উৎস এবং আজ থেকে প্রায় তিন শ বছর আগেই মানুষ জেনেছে পৃথিবীর সকল রঙের উৎস এই সূর্যের আলোতেই | আলো মূলত এনার্জি অর্থাৎ শক্তির বহনযোগ্য ক্ষুদ্রতম অংশ, যেটাকে আমরা এলিমেন্টারি পার্টিকল (Elementary Particle) বলে থাকি | এমন একটি পার্টিকল হলো ফোটন। যেটার সত্যিকারের কোনো আকৃতি নেই। শুধুমাত্র সৃষ্টি ও বিনাশ আছে | অন্যভাবে আলোকে বলা যায় ইলেকট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রাম | ইলেকট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রাম হলো শক্তির আরেকটি বিশেষ রূপ, যেটা ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন দ্বারা গঠিত | এই ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন আবার নানা অসংখ্য আকৃতির তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের সমন্বয়ে গঠিত | আর তরঙ্গ মানেই সেটার কম্পাঙ্ক অর্থাৎ ফ্রিকোয়েন্সি আছে | কম্পাঙ্ক হলো প্রতি সেকেন্ডে কোনো তরঙ্গের পূর্ণ স্পন্দন সংখ্যা | এর একক হার্টজ (Hz) | কোনো বস্তু থেকে আলো আমাদের চোখে প্রবেশ করলে সেটার একটা নির্দিষ্ট কম্পাঙ্ক থাকে | বস্তু ভেদে কম্পাঙ্ক ভিন্ন হয় | তাই আমরা রঙের এত ভিন্নতা লক্ষ্য করি | উদাহরণস্বরূপ, কোনো বস্তু থেকে যদি আমাদের চোখে প্রবেশকৃত আলোর কম্পাঙ্ক ৪৩০ থেকে ৪৮০ THz (১ THz= ১ ট্রিলিয়ন হার্টজ) হয় তাহলে আমরা লাল আলো দেখি | আবার কম্পাঙ্ক ৬৭০ থেকে ৭৫০ THz এর মধ্যে হলে সেটার রং বেগুনি | ধরা যাক টেবিলের এর ওপর রাখা একটি পাকা কলার রং হলুদ | হলুদ হওয়ার কারণ হচ্ছে কলাটির গা থেকে নিঃসৃত আলোক তরঙ্গের কম্পাং ৫১০ থেকে ৫৪০ THz এর মধ্যে | আমাদের চোখে দেখা সব রঙের ক্ষেত্রে এই একই নিয়ম প্রযোজ্য | লাল বস্তু থেকে নিঃসৃত আলোর রং লাল, সবুজ বস্তু থেকে নিঃসৃত আলোর রং সবুজ ইত্যাদি | পাশাপাশি এসব বস্তু থেকে আসা আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য এবং কম্পাঙ্কও ভিন্ন | এতক্ষণ তো জানলাম বাস্তব জীবনে আমাদের চারপাশে দেখা অদেখা নানা রং সম্পর্কে | এর বাইরেও আছে ডিজিটাল রঙের অনেক ব্যবহার | মোবাইল ফোন, টিভি ও কম্পিউটার পর্দায় আমরা যেকোনো রংই দেখতে পারি |

আগেই বলেছি মানুষের চোখ কীভাবে রঙের পার্থক্য অনুভব করতে পারে এবং কখন আমরা একটি নির্দিষ্ট রং দেখি | কম্পিউটার ও অন্যান্য ডিভাইসে তৈরি রংও আমাদের চোখে একইভাবে পৌঁছে | তবে কম্পিউটারে রং তৈরি করার পদ্ধতিটা পুরোপুরি আলাদা | আমরা জানি কম্পিউটার তার যাবতীয় কাজ দুটি সংখ্যা শূন্য ও এক–এর মাধ্যমে সম্পাদন করে থাকে | শূন্য ও এককে বলা যায় যথাক্রমে একটি সুইচের বন্ধ ও চালু অবস্থা, যেগুলো বিট নামে পরিচিত | ৮টি বিট মিলে এক বাইট গঠিত হয় | এ রকম পর্যাপ্ত পরিমাণ বাইটের উপস্থিতিতে যেকোনো রং ফুটিয়ে তোলা যায় | যেহেতু ৮টি বিট মিলে এক বাইট হয় সে ক্ষেত্রে শুধুমাত্র এক বাইট ব্যবহার করে ২৫৬টি সম্ভাব্য রং তৈরি করা যায় | এখন আমরা মোটামুটি নিশ্চিত যে, সংখ্যার ব্যাপ্তি যদি শূন্য থেকে ২৫৫–এর মধ্যে হয় তাহলে আমরা একটি রঙের অনেকগুলো মাত্রা পেতে পারি | যেমন শূন্য মানে রঙের অনুপস্থিতি অর্থাৎ কালো এবং ২৫৫ হলো সাদা | এর মাঝখানের সংখ্যাগুলো দ্বারা কালো ও সাদার মাঝামাঝি বহু রং তৈরি করা যায় |
আধুনিক কম্পিউটার রঙের আরও বৈচিত্র্যতা আনতে আরজিবি (RGB) পদ্ধতি ব্যবহার করে | এ পদ্ধতিতে তিনটি ভিন্ন ধরনের রঙের (লাল, সবুজ ও নীল) মিশ্রণ ঘটানো হয় যার মাধ্যমে যেকোনো রং তৈরি করা সম্ভব | উদাহরণস্বরূপ, লাল ও সবুজের মিশ্রণ হলো হলুদ এবং লাল, সবুজ ও নীলের মিশ্রণ হলো সাদা | RGB এর মিশ্রণে ১৬ মিলিয়নেরও বেশি রং তৈরি করতে পারে | উদাহরণ হিসেবে বলতে পারি হলুদ রঙের RGB নম্বর (R=২৫৫, G=২৫৫, B=0) | এর কারণ প্রথম দুইটি সংখ্যা ২৫৫ ও ২৫৫ দ্বারা যথাক্রমে লাল ও সবুজ রঙের মিশ্রণ বোঝায় যেটি মিলে হলুদ গঠন করে। আর শেষের শূন্য কোনো ভূমিকা পালন করে না।

কালার ওয়েব লেংথ
প্রশ্ন জাগতে পারে শুধুমাত্র কয়েকটি সংখ্যা দিয়ে কীভাবে রং তৈরি হয় অর্থাৎ সংখ্যা কীভাবে রং তৈরি করে? আসলে সংখ্যা রং তৈরি করে না, রঙের উৎপত্তি সেই আলো থেকেই | তাহলে সংখ্যা কি বিভিন্ন তরঙ্গ দৈর্ঘ্যসম্পন্ন আলো তৈরি করতে পারে? হ্যাঁ, বিস্ময়কর হলেও সেটা সম্ভব | বিষয়টি পরিষ্কার হওয়ার জন্য আমরা হলুদ রঙের RGB-কে উদাহরণ ধরি | হলুদ রং তৈরিতে দরকার ২৫৫, ২৫৫ ও একটি শূন্য | ২৫৫–এর বাইনারি নম্বর হবে আটটি এক | আগেই বলেছি এক দিয়ে একটি সুইচের চালু দশা বোঝানো হয়। অর্থাৎ সেখানে বিদ্যুৎ প্রবাহ চলবে | যখন এই সংখ্যাগুলো কম্পিউটার ইনপুট হিসেবে নেয় তখন সে বুঝতে পারে যে তাকে মনিটরের একটি লাল বিন্দুকে আলোকিত করতে বলা হয়েছে | একইভাবে পরের ২৫৫ দিয়ে সবুজ বিন্দুকে আলোকিত করা হয় | বস্তুর রঙিন ছবি দেখার জন্য প্রস্তুতকৃত পর্দার (যেমন একটি এলসিডি মনিটর) প্রতিটি পিক্সেল এমনভাবে গঠন করা হয়ে থাকে যে, সেখানে তিন রঙের (RGB) সন্নিবেশ থাকে | হলুদ রঙের জন্য নির্দিষ্ট করা আরজিবি (২৫৫, ২৫৫, ০) কম্পিউটারের প্রসেসর গ্রহণ করার পর মনিটরের পিক্সেলকে আলোকিত করে এবং দুটি ভিন্ন তরঙ্গ দৈর্ঘ্যবিশিষ্ট আলোর মিশ্রণ ঘটে | এই দুই ধরনের আলোর মিশ্রণই হলো লাল ও সবুজের মিশ্রণ যেটা আমাদের চোখে পৌঁছলে আমরা হলুদ বর্ণ দেখি |
আলো ও রঙের সম্পর্ক অনেক গভীর | রং তৈরির প্রক্রিয়াটাও অনেক মজার | আলো থেকে রং তৈরির ব্যাখ্যা আরও কতটুকু প্রসারিত করলে সেটা পর্যাপ্ত হবে আমার জানা নেই, তবে যেটুকু জানি এর গভীরে লুকিয়ে আছে বিস্ময়কর বিজ্ঞান |
সবশেষে উইল প্যাকারের মতো আমাদেরও সবার জীবন হোক রঙিন, কল্পনাগুলো হোক আকাশ ছোঁয়া এবং স্বপ্নগুলো হোক উজ্জ্বল রঙে রাঙানো |
(ভাস্কর্য, চিত্রকর্ম, গ্রাফিকস্- ইত্যাদি) রঙের সঠিক ব্যবহারের গুরুত্ব যে অনেক, এ নিয়ে কারো সন্দেহ থাকার কথা নয়। রং কত প্রকার ও কী কী, কোন রং কোথায় দেওয়া উচিত, কোন রঙের সাথে কোন রং মানানসই, রং কীভাবে মানুষের মনে দাগ কাটে- এসব নিয়ে বিস্তর গবেষণা হয়েছে, হচ্ছে। সেসব গবেষণা থেকে এসেছে যে তত্ত্ব, তা-ই রং তত্ত্ব। এই তত্ত্ব নিয়ে একেবারে শুরুর দিকে যাঁরা মাথা ঘামিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে লিওনার্দো দা ভিঞ্চি আছেন।

রং তত্ত্বের মূল বিষয়গুলো হল রং কয় ধরণের হয়, কোন রঙের সাথে কোন রং মেশালে কী হয়, কোন রং চোখের দেখায় ঠাণ্ডা বা গরম মনে হয়, কোন রঙ দেখতে ভারী আর কোনটা হালকা?

এই বিষয়গুলো বুঝতে হলে আগে 'রঙের চাকা' সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে।

রঙের চাকা (Color Wheel): আগেই বলে রাখি, আলোর ক্ষেত্রে আর ছবি আঁকার ক্ষেত্রে প্রাথমিক রংগুলো (Primary Colors) এক রকম নয়। আমরা জানি, আলোর ক্ষেত্রে প্রাথমিক রংগুলো হচ্ছে লাল, সবুজ, নীল। কিন্তু ছবি আঁকার ক্ষেত্রে নীলের সাথে হলুদ মেশালে সবুজ পাওয়া যায়, তাই এক্ষেত্রে সবুজ প্রাথমিক রং নয়। ছবি আঁকার জন্য মাত্র পাঁচটা রং থাকলে একটার সাথে একটা মিশিয়ে বাকি সব রং বানিয়ে নেওয়া যায়। এই পাঁচটা রং হলো লাল, নীল, হলুদ, কালো, সাদা। কালো আর সাদা দিয়ে আলো-ছায়া বোঝানো হয়, এদুটোকে রং হিসেবে না ধরাই ভালো। তাহলে ছবি আঁকার প্রাথমিক রং তিনটি- লাল, নীল, হলুদ।

প্রাথমিক রংগুলো একটার সাথে আরেকটা মিলে যে তিনটি রং তৈরি করে, সেগুলোকে বলে মাধ্যমিক রং (Secondary Colors)| বেগুনি, সবুজ আর কমলা- এগুলো হচ্ছে মাধ্যমিক রং। কারণ-

লাল + নীল = বেগুনি,

নীল + হলুদ = সবুজ,

হলুদ+ লাল = কমলা।

প্রাথমিক আর মাধ্যমিক রঙগুলো মেশালে যেসব রং পাওয়া যায় সেগুলোর নাম যৌগিক রং (Tertiary Colors)। যেমন-

লাল + বেগুনি = লালচে বেগুনি

নীল + সবুজ = নীলচে সবুজ

হলুদ + কমলা = হলুদাভ কমলা

নীল + বেগুনি = নীলচে বেগুনি

হলুদ + সবুজ = টিয়া

লাল + কমলা = লালচে কমলা

এবার আসছি সংখ্যা ও গ্ৰহ অনুযায়ী রংয়ের গুরুত্ব

রবি =১,বর্ণ লাল (জবা কুসুম)
চন্দ্র= ২,বর্ণ কালো
মঙ্গল =৯ ,গার লাল বা কালচে লাল।
বুধ=৫,বর্ণ সবুজ
ব্হস্পতি =৩ ,বর্ণ হলুদ
শুক্র =৬ ,বর্ণ সাদা
শনি =৮ ,বর্ণ নীল
রাহু = ৪,বর্ণ খয়েরি
কেতু =৭ ,বর্ণ ধূসর
এবার জানুন কোনো বার কোন প্রশাক পড়বেন।সমস্ত কাজে সফলতা আসবে।

রবিবার =লাল রঙের পোশাক।
সোমবার=কালো রঙের পোশাক।
মঙ্গলবার=গার লাল রঙের পোশাক।
বুধবার=সবুজ রঙের পোশাক‌।
বৃহস্পতিবার=হলুদ রঙের পোশাক।
শুক্রবার=সাদা রঙের পোশাক।
শনিবার =নীল রঙের পোশাক

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180917092051

Monday, September 17th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

বুদ্ধির কারক গ্ৰহ বুধ

বুদ্ধির কারক গ্ৰহ বুধ

আজকের লেখনী, মিথুন ও কন‍্যা রাশির অধীপতি বুধ
~~~~~~ বুধ গ্রহ ~~~~~

জ্যোতিষ মতে বিদ্যার প্রধান কারক গ্রহ হল বুধ। জ্ঞান বা বুদ্ধির এবং প্রতিভার বিকাশ কারক গ্রহ হিসাবেও বুধ কে ধরা হয়। রাশিচক্র এর তৃতীয় ঘর মিথুনরাশি ও ষষ্ঠ ঘর কন্যারাশির অধিপতি হিসাবে বুধ কে ধরা হয়।

মিত্রগ্রহ:- রবি,শুক্র।

শত্রু গ্রহ:-চন্দ্র।

কারকত্ব:- বুধ নির্দেশ করে বিদ্যা, বাকশক্তি, অনুকরণ ক্ষমতা, শিক্ষায় আগ্রহ, বুদ্ধিমত্তা, স্মরণশক্তি, বালকসুলভ চপলতা, দ্বিধা-দ্বন্ধ যোগাযোগ, ব্যবসা, অংক, বিশ্লেষণ ক্ষমতা, রাজনীতি, জ্যোতিষ বিদ্যা, দালালি, যন্ত্রসংগীত, বহুমুখিতা ইত্যাদি।

দৈহিক গঠন:-বুধ প্রভাব যুক্ত জাতক জাতিকাদের বয়সের তুলনায় অল্প বয়সী মনে হয়। রোগা পাতলা চেহারা উচ্চতা মাথার চুল কালো ও উজ্জ্বল অল্প কোঁকড়ানো গায়ের রং। উজ্জল শ্যাম বর্ন বুদ্ধি দীপ্ত চোখ সুন্দর চেহারার হয়।

দেহের অংশ :-স্কিন, নার্ভ,জ্বিহা,হাত ;গলা; শ্বাসনালী ;দেহের নিম্নভাগে ইত্যাদি অংশে বুধের প্রভাব অনেক।

রোগ :-
তোতলামি, মূক, নার্ভের রোগ, শরীরের নিম্নভাগে, গলনালী, দাঁত ও মাথার অসুখ, স্মৃতিশক্তির হানি, হাত ও ঘাড়ের রোগ শ্বাসযন্ত্রের রোগ, প্যারালাইসিস,ইত্যাদি ।

পেশা:- আইনজীবী, লেখক সম্পাদক, প্রকাশক, ব্যবসায়ী, হিসাবরক্ষক, চিকিৎসক, সাংবাদিক, সেলসম্যান, যোগাযোগ বিভাগ, এজেন্সী ইত্যাদিতে যুক্ত বা বিভাগের কর্মী ইত্যাদি

রবি ওবুধ জন্মকুন্ডলী তে মিথুন, সিংহ ও কন‍্যা রাশিতে অতি শুভ বুধাদিত্য যোগ সূচিত করে।সেইরুপে মকর ,কুম্ভতে এবংত
তুলাতে বুধ ও চন্দ্র বুদ্ধীনাশ বা বুদ্ধীভ্রষ্ট যোগ সূচিত করে‌

বুধের প্রতিবিধান:
——-
মন্ত্র – ওঁ ঐং শ্রীং শ্রীং বুধায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সৌম্যরূপায় বিদ্মহে বাণেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ বুধঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ প্রিয়ঙ্গুকলিকাশ্যামং রূপেণাপ্রতিমং বুধম। সৌম্যং সর্বগুণোপেতং তং বুধং প্রণাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ষোড়োশী অথবা ত্রিপুরভৈরবী।
ধারণরত্ন – পান্না, ধূপ – সঘৃত দেবদারু, বার – বুধবার, প্রশস্ত সময় – বেলা ১২টা পর্যন্ত।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180917073624

Sunday, September 16th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

বিশ্বকর্মা

বিশ্বকর্মা

সুপ্রভাত
আগামীকাল ,১৭ই সেপ্টেম্বর ,২০১৮ বিশ্বকর্মা পূজা।
ভগবান বিশ্বকর্মাঃ-
★★★★★★★

প্রতিবছর আসেন বিশ্বকর্মা আর ছড়িয়ে দিয়ে যান একমুঠো দুর্গাপুজোর গন্ধ, একরাশ ভাললাগা।
কে এই বিশ্বকর্মা?
স্বর্গের কারিগর -
শিল্পী ও নির্মাতাদের দেবতা বিশ্বকর্মা। ব্রহ্মাপুত্র বিশ্বকর্মাই গোটা বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের নকশা তৈরি করেন। ঈশ্বরের প্রাসাদের নির্মাতাও বিশ্বকর্মা। দেবতাদের রথ ও অস্ত্রও তৈরি করেছিলেন এই বিশ্বকর্মাই। [কৃষ্ণ ভগবানকে নিয়ে এই ৮টি তথ্য জেনে নিন একনজরে]
মহাভারত অনুযায়ী বিশ্বকর্মা হলের শিল্পকলার দেবতা, সকল দেবতার প্রাসাদ, সকল প্রকার অলঙ্কারের নির্মাতা। বিবরণ অনুযায়ী তাঁর চার বাহু, মাথায় রাজার মুকুট, হাতে জলের কলস, বই, দড়ির ফাঁস ও অপর হাতে একটি যন্ত্র। [মহাভারতের নানা অজানা ঘটনা, যা আপনি শোনেননি]
ভগবান বিশ্বকর্মাকে নিয়ে নানা অজানা গল্প জেনে নিন একনজরে
ওঁ দংশপালঃ মহাবীরঃ সুচিত্রঃ কর্মকারকঃ।
বিশ্বকৃৎ বিশ্বধৃকতঞ্চ বাসনামানো দণ্ডধৃক।।
ওঁ বিশ্বকর্মণে নমঃ।
ধ্যান ও প্রনাম মন্ত্র অনুসারে দেবশিল্পী বিশ্বকর্মার যে চিত্র পাওয়া যায়- তাতে তিনি একাধারে মহাবীর ও দয়াদি অষ্টগুন যুক্ত । তিনি সৃষ্টির নির্মাতা ও ধাতা । তিনি মান দণ্ড ধারী মহাশিল্পী। আবার তিনি মহাযোদ্ধা। [যে চরিত্রগুলির উল্লেখ মহাভারত ও রামায়ণ উভয় মহাকাব্যেই রয়েছে!]
ঋক্ বেদের দশম মণ্ডলের দুটি সুক্তে ( ৮১, ৮২) বিশ্বকর্মার স্তুতি পাওয়া যায়। সেই ভাবার্থ অনুসারে - দ্যুলোক ও ভূলোক উভয়ই প্রথমে জলাকার ও সম্মিলিত ছিল। ক্রমে উভয়েরই চতুঃসীমা যতই বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় তারা পরস্পর দূরবর্তী হতে হতে ক্রমে সম্পূর্ণ পৃথক হয়ে যায় । সুধীর বিশ্বকর্মা মনে মনে চিন্তা ও উত্তম রূপে নিরীক্ষণ করে এই বিরাট সৃষ্টি চক্র প্রবর্তন করেন। এই বিশ্ব তাঁরই কর্ম বলে তিনি বিশ্বকর্মা।
বেদে যিনি মুখ্যতঃ বিশ্বস্রষ্টা , পুরানে তাঁকে দেখি দেবশিল্পী হিসাবে। তিনি "কর্তা শিল্প সহস্রাণাম" অর্থাৎ তিনি সহস্র শিল্পের অধিকর্তা।
তিনি "দেবানাং কার্য্যসাধকঃ" অর্থাৎ দেবতাদের শিল্পের কার্য্য সাধক। বিশ্বকর্মার জন্ম বিষয়ে পুরানে নানা আখ্যানের অবতারনা করা হয়। কোনো পুরান মতে তাঁর জন্ম অষ্টবসুর অন্যতম প্রভাসের ঔরসে দেবগুরু বৃহস্পতির ভগিনী বরবর্ণিনীর গর্ভে। ব্রহ্মবৈবর্ত পুরান মতে প্রজাপতি ব্রহ্মার নাভিদেশ থেকে বিশ্বকর্মার উৎপত্তি বলে লেখা আছে। বেদে এই বিশ্বকর্মাকে অজাত পুরুষ বা সনাতন পুরুষ রূপে বর্ণনা করা হয়েছে। বিশ্বকর্মা নানান শিল্প রচনা করেন। কুবেরের মহল, স্বর্গের দেবসভা, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের দ্বারকা পুরী, জগন্নাথের বিগ্রহ, রাবনের স্বর্ণ লঙ্কা, ভগবান শিবের ধনুক, ত্রিশূল- সব এঁনার সৃষ্টি। এছাড়া মার্কণ্ড পুরানে দেখতে পাই ইনি দেবীকে অভেদ্য কবচ, পরশু ও নানান অস্ত্র প্রদান করেছিলেন। বিশ্বকর্মার হস্তে দাঁড়িপাল্লা থাকে। দাঁড়িপাল্লার দুটি পাল্লা জ্ঞান ও কর্মের প্রতীক। উভয়ের সমতা বজায় রেখেছেন তিনি। এছাড়া তিনি হাতুড়ী ধারন করেন- যা শিল্পের সাথে জড়িত। তিনি যে শিল্পের দেবতা।
হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী বিশ্বকর্মা দেবতাদের শিল্পী। তিনি দেবশিল্পী নামে পরিচিত। বৃহস্পতির ভগিনী যোগসিদ্ধা তাঁর মাতা এবং অষ্টম বসু প্রভাস তাঁর পিতা। বিশ্বকর্মার বাহন হাতি।
বিশ্বকর্মা বৈদিক দেবতা, ঋগবেদের ১০ম মণ্ডলে ৮১ এবং ৮২ সূক্তদ্বয়ে বিশ্বকর্মার উল্লেখ আছে। ঋগবেদ অনুসারে তিনি সর্বদর্শী এবং সর্বজ্ঞ। তাঁর চক্ষু, মুখমণ্ডল, বাহু ও পদ সবদিকে পরিব্যাপ্ত। তিনি বাচস্পতি, মনোজব, বদান্য, কল্যাণকর্মা ও বিধাতা অভিধায় ভূষিত। তিনি ধাতা, বিশ্বদ্রষ্টা ও প্রজাপতি।
বিশ্বকর্মার কিছু অমর সৃষ্টি -
হিন্দু পুরাণ জুড়ে রয়েছে বিশ্বকর্মার বিভিন্ন নির্মাণ। সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর, কলি-চার যুগ ধরে ছড়িয়ে রয়েছে বিশ্বকর্মার অমর কীর্তিরা। সত্যযুগে বিশ্বকর্মা তৈরি করেছিলেন স্বর্গলোক। এই প্রাসাদ থেকেই দেবরাজ ইন্দ্রের মর্ত্যলোক শাসন করতেন। ত্রেতা যুগে বিশ্বকর্মা সৃষ্টি করেন সোনার লঙ্কা। দ্বাপর যুগে সৃষ্টি করেন দ্বারকা। কলিযুগে বিশ্বকর্মার অমর সৃষ্টি হস্তিনাপুর ও ইন্দ্রপ্রস্থ।
সোনার লঙ্কা -
হিন্দু পুরাণ অনুযায়ী ত্রেতা যুগে রাবণ রাজার রাজধানী ছিল সোনার লঙ্কা। পার্বতীর সঙ্গে বিয়ের পর মহাদেব প্রাসাদ নির্মাণের ভার দেন বিশ্বকর্মাকে। স্বর্ণপ্রাসাদ নির্মাণ করেন বিশ্বকর্মা। গৃহপ্রবেশের পুজোর জন্য রাবণ রাজাকে আমন্ত্রণ জানান মহাদেব। পুজোর পর দক্ষিণা স্বরূপ মহাদেবের কাছে স্বর্ণলঙ্কা চান রাবণ। রাবণের হাতে স্বর্ণলঙ্কা তুলে দেন মহাদেব। সেই থেকেই রাবণের রাজধানী স্বর্ণলঙ্কা।
দ্বারকা -
দ্বাপর যুগে শ্রীকৃষ্ণের রাজধানী দ্বারকা বিশ্বকর্মার অমর সৃষ্টি। মহাভারতে দ্বারকাই কৃষ্ণের কর্মভূমি হিসেবে উল্লিখিত। হিন্দুদের অন্যতম দর্শনীয় ও পূজনীয় শহর দ্বারকা।
হস্তিনাপুর -
কলিযুগে কৌরব ও পাণ্ডবদের রাজধানী হস্তিনাপুর ও ইন্দ্রপ্রস্থও নির্মাণ করেন বিশ্বকর্মা। কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের পর ধর্মরাজ যুধিষ্ঠিরকে হস্তিনাপুরে অভিষিক্ত করেন কৃষ্ণ।
ইন্দ্রপ্রস্থ -
পাণ্ডবদের শহর ইন্দ্রপ্রস্থও নির্মাণ করেছিলেন এই বিশ্বকর্মাই। পাণ্ডবদের থাকার জন্য এক টুকরো জমি দিয়েছিলেন ধৃতরাষ্ট্র। সেই খাণ্ডবপ্রস্থে ভাইদের সঙ্গে থাকতেন যুধিষ্ঠির। পরে খাণ্ডবপ্রস্থে রাজধানী নির্মাণের জন্য বিশ্বকর্মাকে আমন্ত্রণ জানান কৃষ্ণ। তৈরি হয় ইন্দ্রপ্রস্থ। এই ইন্দ্রপ্রস্থ ছিল মায়ানগরী। প্রাসাদের মাটি দেখলে মনে হত যেন স্বচ্ছ্ব জল টলটল করছে। পুকুরের স্বচ্ছ্ব জলের মধ্যে দিয়ে আয়নার মতো চকচক করতো মাটি। প্রাসাদ তৈরির পর পাণ্ডবদের নিমন্ত্রণ রক্ষায় ইন্দ্রপ্রস্থে যান কৌরবরা। মায়ানগরীর মায়া বুঝতে না পেরে পুকুরের জলে পড়ে যান দুর্যোধন। তাকে পড়ে যেতে দেখে হেসে উঠেছিলেন দ্রৌপদী। অন্ধ বাবার অন্ধ ছেলে বলে দুর্যোধনকে অপমান করেন দ্রৌপদী। এই ঘটনা থেকেই সূত্রপাত কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের।
বিশ্বকর্মা বিশ্বভুবন নির্মাণ করেন। বিষ্ণুর সুদর্শন চক্র, শিব এর ত্রিশূল, কুবের এর অস্ত্র, ইন্দ্রের বজ্র, কার্তিকেয়র শক্তি প্রভৃতি তিনি তৈরি করেছেন। শ্রীক্ষেত্রর প্রসিদ্ধ জগন্নাথ মূর্তিও তিনি নির্মাণ করেছেন।
বিশ্বকর্মা পূজা হিন্দুদের একটি ধর্মীয় উৎসব। দেবশিল্পী বিশ্বকর্মার আশিষ কামনায় এ পূজা অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্বকর্মা চতুর্ভুজ ও গজারূঢ়। তাঁর আকৃতি অনেকটা কার্তিকের মতো।
ভাদ্রমাসের সংক্রান্তির দিন বিশ্বকর্মার পূজা করা হয়। কলকারখানায় বেশ আড়ম্বরের সঙ্গে বিশ্বকর্মার পূজা অনুষ্ঠিত হয়। অন্যান্য দেব-দেবীর মতোই মূর্তি গড়ে অথবা ঘটে-পটে বিশ্বকর্মার পূজা করা হয়। সূতার-মিস্ত্রিদের মধ্যে এঁর পূজার প্রচলন সর্বাধিক। তবে বাংলাদেশে স্বর্ণকার, কর্মকার এবং দারুশিল্প, স্থাপত্যশিল্প, মৃৎশিল্প প্রভৃতি শিল্পকর্মে নিযুক্ত ব্যক্তিগণও নিজ নিজ কর্মে দক্ষতা অর্জনের জন্য বিশ্বকর্মার পূজা করে থাকেন। এ সময় প্রত্যেকের ঘরে বিশেষ খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থা হয ও কোথাও আবার খিচুড়ি প্রসাদ খাওয়ানো হয় এবং কোথাও কোথাও পূজার পরে ঘুড়ি ওড়ানো হয়।
সমগ্র ভারতবর্ষে নয়, বিশ্বকর্মা পুজো মূলত অসম, পশ্চিমবঙ্গ, রাজস্থান, উত্তরাখণ্ড (দেরাদুন)-এর কিছু কিছু অঞ্চলে পালিত হয়। ভারতবর্ষের বিশ্বকর্মা একটি দলিত সম্প্রদায়ের নাম, বিশ্বকর্মা সেই সম্প্রদায়ের আদিম-সভ্য পুরুষ।। বিশ্বকর্মা পিছিয়ে-পড়া এক জনজাতির ঐতিহাসিক এবং অপ্রতিরোধ্য প্রতিভার বিরল দৃষ্টান্তবিশেষ।
বিশ্বকর্মা যে শুধু কর্মে সুদক্ষ তা নয়, তিনি বেশ কিছু গ্রন্থও লিখে রেখে গেছেন উত্তরসূরীদের জন্য। এবার আলোচনা করব বিশ্বকর্মার লেখক-প্রতিভা এবং লেখালেখি বিষয়ে।
বিশ্বকর্মার রচিত স্থাপত্যশিল্প বিষয়ক গ্রন্থটির নাম "বাস্তুশাস্ত্রম"। "মানসার" এবং "ময়মতম" গ্রন্থে বস্তু ও বাস্তু শব্দদুটিকে সমার্থক হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে। 'বস্তু' শব্দ থেকে 'বাস্তু' কথাটা এসেছে। 'বাস্তু' শব্দের অর্থ পৃথিবী। ব্যাপক অর্থে সমস্ত প্রাণীর আবাসস্থলই বাস্তু। অর্থাৎ, স্রষ্টার যে-কোনো সৃষ্টিই বাস্তু। কাজেই শুধু পরিকল্পিত মনুষ্যগৃহই নয়, দেবতা থেকে শুরু করে পৃথিবীর সমস্ত প্রাণীর আবাসকেই বাস্তু বলে। বাস্তুশাস্ত্রে বাস্তু শব্দের অর্থ ব্যাপক। এই শিল্পকে নির্মাণ শিল্পকে না-বুঝিয়ে পরিকল্পনা, নির্মাণ, চিত্র, অলংকরণ, স্বর্ণ-চর্ম-বয়নশিল্প, অস্ত্রশিল্প, পোতনির্মাণ, মূর্তিনির্মাণ প্রভৃতি ক্ষেত্রে পরিব্যাপ্ত আছে।
পুরাণে উল্লেখ আছে, চারটি বেদের মতো চারটি উপবেদও আছে। উপবেদগুলি হল আয়ুর্বেদ, ধনুর্বেদ, গান্ধর্ববেদ এবং স্থাপত্যবেদ। এই উপবেদ স্থাপত্যবিদ্যা বা বাস্তুবিদ্যার রচয়িতা হলেন বিশ্বকর্মা। বলা হয় তিনি বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের প্রধান বাস্তুকার। তাঁর রচিত অন্তত দশখানি পুথি এ পর্যন্ত পাওয়া গেছে।
অন্যদিকে মৎস্যপুরাণের ২৪২ থেকে ২৪৭ অধ্যায়, অগ্নিপুরাণের ১০৪ থেকে ১০৬ অধ্যায়, গরুড়পুরাণের ৪৬ থেকে ৪৭ অধ্যায়, ভবিষ্যপুরাণ, বিষ্ণুধর্মোত্তর পুরাণের তৃতীয় খণ্ড, বিভিন্ন আগম, শুক্রনীতিসারের চতুর্থ অধ্যায়, বৃহসংহিতা, গৃহ্যসূত্র, অর্থশাস্ত্র প্রভৃতিতে বাস্তুশাস্ত্রের আলোচনা পাই। ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে মহামহোপাধ্যায় গণপতিশাস্ত্রী বাস্তুবিদ্যা বা বাস্তুশাস্ত্রম গ্রন্থটি আবিষ্কার করে মুদ্রিত করেন। বিশ্বকর্মার নামে প্রচলিত বাস্তুশাস্ত্রটির নাম "বিশ্বকর্মাবাস্তুশাস্ত্রম"।
আর্যাবর্তের শিল্পধারা বিশ্বকর্মার দ্বারা প্রবর্তিত বলে মনে করা হয়। বিশ্বকর্মার "বাস্তুশাস্ত্রম"-এর প্রথমেই বলা হয়েছে, জগতের কল্যাণ কামনায় এই শাস্ত্র প্রচার করছেন - "বাস্তুশাস্ত্রং প্রবক্ষ্যামি লোকানাং হিতকাম্যয়া"। বিশ্বকর্মার নামে এরকম গ্রন্থ অন্ততপক্ষে দশটি পাওয়া গেছে।
কী আছে "বাস্তুশাস্ত্রম" গ্রন্থটিতে?
সুপরিকল্পিতভাবে গৃহনির্মাণ, গ্রাম ও নগরের পত্তনের নিয়মাবলি এবং বিধিনিষেধ তাঁর গ্রন্থটিতে পাওয়া যায়।
বিশ্বকর্মা রচিত এই গ্রন্থে গৃহ, মন্দির, গ্রাম, নগর, যন্ত্র প্রভৃতির বর্ণনা দেখতে পাওয়া যায়। এই গ্রন্থের প্রধান আলোচ্য বিষয় হল -
(১) সর্বপ্রথম গৃহারম্ভের কাল পরীক্ষা, উপকরণ সংগ্রহ, জমি পরীক্ষা, বিভিন্ন দিক নির্ণয়, ভবন লক্ষণ প্রভৃতি বিভিন্ন পরিচ্ছেদে আলোচিত হয়েছে।
(২) বাসযোগ্য গৃহ ছাড়াও বিদ্যালয়, চিকিৎসালয়, সর্বসাধারণের ব্যবহার্য গৃহ, পাকশালা, শৌচাগার, পুষ্করিণী, উদ্যান প্রভৃতি কোনদিকে থাকবে, আলো-বাতাস প্রবেশের কীরকম হবে, সবই সুন্দরভাবে আলোচিত হয়েছে।
(৩) বিশ্বকর্মার খ্যাতি পুরাণাদিতে দেবশিল্পী হিসাবে পাওয়া যায়। বিভিন্ন মন্দির ও তার উপকরণ প্রভৃতির বিস্তৃত আলোচিত হয়েছে। মন্দিরের কাজে ব্যবহারের জন্য আট প্রকার কাঠ এবং সাধারণ গৃহস্থদের গৃহনির্মাণের জন্য তেইশ প্রকারের কাঠের ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে। কাঠগুলি কাটার পর পনেরো দিন জলের মধ্যে ভিজিয়ে রাখলে তাতে পোকা ধরবে না। এই প্রসঙ্গে বিশ্বকর্মা লিখেছেন - "কাষ্ঠং নো ভক্ষ্যতে কীটের্যদি পক্ষং ধৃতং জলে"।
(৪) দেওয়ালের প্রস্থ ও উচ্চতা, ভিতের গভীরতা, দরজা ও জানালার পৃথক পৃথক মাপের বর্ণনাও এই গ্রন্থটিতে পাওয়া যায়।
ভারতীয় স্থাপত্যশিল্পের ইতিহাসে বিশ্বকর্মার "বাস্তুশাস্ত্রম" গ্রন্থটির অবদানকে অস্বীকার করা যায় না। ইতিহাসের উপাদান হিসাবে "বাস্তুশাস্ত্রম" এক অমূল্য সম্পদ।
হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্মশাস্ত্র বেদে মাত্র তেত্রিশটি দেবতার উল্লেখ থাকলেও হিন্দুরা বিশ্বাস করেন তাদের দেবতা তেত্রিশ কোটি। অবশ্য বেশির ভাগ দেবতা স্বর্গে বাস করলেও বেশ কিছু দেবতা এই ধরাধামেই বসবাস করতেন বলে কেউ কেউ মনে করেন। এদেরই একজন দলিত গোষ্ঠীভুক্ত দেবতা বিশ্বকর্মা তথা বিশ্বকর্মা ঠাকুর। ইনার জন্য সারা বছরে একদিন মাত্র নির্ধারণ করেছেন শ্রমজীবী ভক্তেরা। ইনি নিরুপদ্রব দেবতা। ইনি ক্রোধী নন, বদমেজাজি নন।ইনি পুজো পাওয়ার জন্য সাধারণ মানুষকে টার্গেট করে বাঁশ নিয়ে দৌড়ে বেড়াননি। ইনাকে ভয় পেয়ে সাধারণ মানুষ তটস্থ হয়ে থাকেন না। ইনিও কার্তিক ঠাকুরের মতো ঘরের ছেলে। ভাদ্র মাসে ইনি পূজিত হন। আগের আষাঢ়-শ্রাবণ মাসটা তুমূল বর্যাকাল।এ সময় কোনো কার্য নির্মাণ করা যায় না। ভাদ্র-আশ্বিন মাসে সমস্ত মানুষের হাতে প্রচুর টাকাপয়সা আসে, সেইসঙ্গে বৃষ্টি-বাদলার উৎপাতও নেই। অতএব নির্মাণশিল্পের স্রষ্টা তথা গুরু বিশ্বকর্মাকে স্মরণ করে ঝাঁপিয়ে পড়ো কর্মযজ্ঞে।
হস্তীকে দেবশিল্পীর বাহন বলা হয় । বিশ্বকর্মার মন্ত্রে দেবশিল্পীকে "মহাবীর" বলা হয় । হস্তীর মহাবলের কথা সর্বজন সুবিদিত। এই দিকে থেকে হস্তী বাহন হিসাবে যথা উপযুক্ত । এছাড়া হাতী দিয়ে কাজ করানোর কথা অতি প্রাচীন কাল থেকেই চলে আসছে । কর্ম- কর্মের ফলে শিল্পের বিকাশ । আর বিশ্বকর্মা হলেন শিল্পের দেবতা। তাই কর্মঠ হস্তী তাঁর বাহন ।
আসুন দেবশিল্পী বিশ্বকর্মার চরণে প্রার্থনা জানিয়ে বলি-
ওঁ দেবশিল্পি মহাভাগ দেবানাং কার্য্যসাধক।
বিশ্বকর্মন্নমস্তূভ্যং সর্বাভীষ্টপ্রদায়ক।
বীজমন্ত্র:ঔঁ বিং বিশ্বকর্মনে নমঃ।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180916071801

Friday, September 14th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

বগাপঞ্চমী ও মা মনসা

বগাপঞ্চমী ও মা মনসা

শুভ অপরান্থ
আজ বগা পঞ্জমী,মনসা পূজা
মনসা হলেন একজন লৌকিক হিন্দু দেবী। তিনি সর্পদেবী। প্রধানত বাংলা অঞ্চল এবং উত্তর ও উত্তরপূর্ব ভারতের অন্যান্য অঞ্চলে তাঁর পূজা প্রচলিত আছে। সর্পদংশনের হাত থেকে রক্ষা পেতে, সর্পদংশনের প্রতিকার পেতে, প্রজনন ও ঐশ্বর্যলাভের উদ্দেশ্যে তাঁর পূজা করা হয়। মনসা ঘট স্থাপন করে পুজো করা হয়। মনসা নাগ-রাজ (সর্পরাজ) বাসুকীর ভগিনী এবং ঋষি জরৎকারুর (জগৎকারু) স্ত্রী ।তাঁর অপর নামগুলি হল বিষহরি বা বিষহরা (বিষ ধ্বংসকারিণী), নিত্যা (চিরন্তনী) ও পদ্মাবতী।

পুরাণ ও কিংবদন্তি অনুসারে, মনসার পিতা শিব ও স্বামী জরৎকারু মনসাকে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। মনসার সৎ-মা চণ্ডী (শিবের স্ত্রী পার্বতী) তাঁকে ঘৃণা করতেন। এই কারণে মনসা অত্যন্ত উগ্র স্বভাব ও অসুখী এক দেবী। কোনো কোনো ধর্মগ্রন্থে আছে, শিব নয়, ঋষি কাশ্যপ হলেন মনসার পিতা। মনসাকে ভক্তবৎসল বলে বর্ণনা করা হলেও, যিনি তাঁর পূজা করতে অস্বীকার করেন, তাঁর প্রতি তিনি নির্দয়। জন্ম-সংক্রান্ত কারণে মনসার পূর্ণ দেবীত্ব প্রথমে অস্বীকার করা হয়েছিল। তাই মনসার উদ্দেশ্য ছিল দেবী হিসেবে নিজের কর্তৃত্ব স্থাপন করা এবং একটি একনিষ্ঠ মানব ভক্তমণ্ডলী গড়ে তোলা।

দেবী মনসা কে ?
= = = = = = মা মনসার ধ্যান মন্ত্র অনুসারে- ওঁ
দেবীমম্বামহীনাং
শশধরবদনাং চারুকান্তিং বদন্যাম্ ।
হংসারূঢ়মুদারামস
ুললিতবসনাং সর্বদাং সর্বদৈব ।।
স্মেরাস্যাং মণ্ডিতাঙ্গীং কনকমণিগণৈর্মুক্
তয়া চ । প্রবালৈর্বন্দেহ হং সাষ্টনাগামুরুকু চগলাং
ভোগিনীং কামরূপাম্ ।। ( এর অর্থ- সর্প দিগের
মাতা, চন্দ্র বদনা,
সুন্দর কান্তি বিশিষ্টা, বদন্যা, হংস বাহিনী,
উদার স্বভাবা , লোহিত বসনা , সর্বদা সর্ব
অভিষ্ট প্রদায়িনী, সহাস্য বদনা, কণক
মনি মুক্তা প্রবালাদির অলঙ্কার ধারিনী,
অষ্ট নাগ পরিবৃতা, উন্নত কুচ যুগল সম্পন্না ,
সর্পিণী , ইচ্ছা মাত্র রূপ
ধারিনী দেবীকে বন্দনা করি ।) ব্রহ্মবৈবর্ত্ত
পুরাণ, দেবী ভাগবত
পুরানে মনসা দেবীর লীলা ও ঘটনা বর্তমান ।
মহাভারতেও অল্প মনসা দেবীর প্রসঙ্গ
দেখা যায় । মঙ্গল কাব্য
বলে দেবী মনসা হলেন শিবের মানস কন্যা ।
তিনি আবার নাগরাজ বাসুকীর ভগিনী । পদ্ম পাতায়
দেবীর জন্ম বলে দেবীর নাম
পদ্মাবতী । নিজ
কন্যাকে কৈলাশে নিয়ে আসলে দেবী
পার্বতী স
করে মনসার একটি চোখ নষ্ট করে দেন ।
মহাদেব বুঝতে পারেন কৈলাশে থাকলে মনসার
বিপদ হতে পারে তাই তিনি মনসাকে দূরে রেখে
দিয়ে আসেন ।
নেতাই বা নেত্রী নামক এক দাসীকে মনসার
দেখভালের জন্য রাখেন । নেতাই আবার
স্বর্গের দেবতাদের কাপড় কাচেন ।
মানে ইনি ধোপা । দেবী ভাগবত পুরানে আবার
মনসাকে কশ্যপ মুনির কন্যা বলা হয়েছে ।
মহাভারত বলে মনসা দেবী বিবাহিতা । তাঁর
পতির নাম জগৎকারু । তাঁদের একটি পুত্র
সন্তান হয়, তাঁর নাম আস্তিক । একদা সামান্য
কারনে মুনি, মনসাকে পরিত্যাগ করেন । আবার
আস্তিকের প্রসঙ্গ মহাভারতে দেখা যায় ।
রাজা জনমেজয় সর্প নিধন যজ্ঞ আরম্ভ করলে
আস্তিক সর্প কূলের প্রান রক্ষা করেন । মনসা
নামের উৎপত্তি
= = = = = = = = ‘মনস’ শব্দের স্ত্রী লিঙ্গে
‘আপ’ প্রত্যয়
করে মনসা শব্দের ব্যুৎপত্তি । সুতরাং এই দিক
থেকে মনসা মনের অধিষ্ঠাত্রী দেবী ।
দেবী ভাগবত ও ব্রহ্মবৈবর্ত্ত পুরাণ পুরান
বলেন – সর্প ভয় থেকে মনুষ্য দের
উদ্ধারের
জন্য পরম পিতা ব্রহ্মা কশ্যপ মুনিকে বিশেষ মন্ত্র
বিশেষ বা বিদ্যা আবিস্কারের
কথা বলেন । হয়তো এখানে বিষের ঔষধ
আবিস্কারের কথা সেই সাথেও বলা হয় । কশ্যপ
মুনি এই বিষয় নিয়ে গভীর
ভাবে চিন্তা ভাবনা করছিলেন। তখন তাঁর মন
থেকে এক দেবীর সৃষ্টি হয়। তিনটি কারনে
দেবীর নাম হয় মনসা । সা চ কন্যা ভগবতী
কশ্যপস্য চ মানসী ।
তেনৈব মনসা দেবী মনসা বা চ দীব্যতি ।।
মনসা ধ্যায়তে যা চ পরমাত্মানমীশ্বর ম্ । তেন যা
মনসা দেবী তেন যোগেন দীব্যতি ।।
আত্মারামা চ
সা দেবী বৈষ্ণবী সিদ্ধযোগিনী ।
( দেবীভাগবত পুরাণ ) প্রথমতঃ মনসা কশ্যপ মুনির
মানস কন্যা ,
কেননা চিন্তা ভাবনার সময় মুনির মন
থেকে উৎপন্না । দ্বিতীয় মানুষের মন তদীয়
ক্রীড়া ক্ষেত্র , তৃতীয়তঃ নিজেও
মনে মনে পরমাত্মার ধ্যান করেন বলে
দেবীর
নাম মনসা । মন মানুষের শত্রু আবার মন মানুষের
মিত্র
হতে পারে । “মন এব
মনুষ্যানাং কারণং বন্ধমোক্ষয়োঃ।” মন
যদি শুদ্ধ , একাগ্র চিত্ত , নিজ বশীভূত , ভগবৎ
পরায়ণ হয়- ত সেই মন মোক্ষের কারন । তাই
এই মনকে ‘মিত্র’ বলা যাবে । কিন্তু মন যদি অশুদ্ধ,
চঞ্চল , ইন্দ্রিয় পরায়ণ , ভগবৎ
বিমুখ হয়- ত সেই মন নরক গমনের হেতু । এই
মন
হল শত্রু মন । কশ্যপ মুনি মানব কল্যাণের জন্য
ঔষধ আবিস্কারের কথা ভেবেছিলেন- তাই তাঁর
মন থেকে দেবীর সৃষ্টি হল । তাই শাস্ত্রের
এই
শিক্ষা যে, আমাদের সর্বদা কল্যাণকর , হিতকর,
ভগবানের কথা-
ইত্যাদি মনে ভাবনা চিন্তা করতে হবে ।

মঙ্গল কাব্যে মনসা
= = = = = = = মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের অন্যতম
সংযোজন
হল মঙ্গলকাব্য । চৈতন্য পূর্ব যুগেই এই মঙ্গল
কাব্য গুলি রচিত । মঙ্গলকাব্যে দেখা যায়
অবৈদিক দেব দেবী গণ নিজেদের মাহাত্ম্য
প্রচারে নিজেরাই মর্তে এসেছেন ।
ভক্তদের
পূজা নিচ্ছেন , ও তাঁদের সুখ ঐশ্বর্য দিচ্ছেন ।
এছাড়া দারিদ্রতার মাধ্যমে সেই সময়কার
বঙ্গদেশের আর্থিক অবস্থা, সংসারের অনটন ,
রাজকীয় প্রশাসন , বৈদিক – অবৈদিক দেব
দেবী গনের একটা সূত্র কাব্যে বর্তমান ।
‘মঙ্গল’ কথাটির ব্যাখা বা প্রয়োগ
নিয়ে গবেষক গণ বিভিন্ন মত পোষোন
করেন ।
মঙ্গল শব্দ টির আক্ষরিক অর্থ হল ‘কল্যাণ’ ।
কাব্যে যে দেবী মাহাত্ম্য চিত্রিত আছে-
তা পাঠ করলে অথবা শুনলে সংসারে মঙ্গল
হবে । নানা প্রকার অমঙ্গল দূর হবে, মানুষ
পাপমুক্ত হবে। এই মঙ্গল জনক ফল
পাওয়া যাবে । তাই ‘মঙ্গল”
শব্দটি জুড়ে দেওয়া হয়েছে । আবার মঙ্গল
কাব্য গুলি এক মঙ্গল বারে পাঠ শুরু হতো- আবার
পরের মঙ্গলবারে পাঠ সমাপ্ত হতো- তাই
‘মঙ্গল’ শব্দ টির অবতারনা । আবার মঙ্গল নামক এক
বিশেষ রাগিনীর সুরে পাঠ
করা হতো বলে- ‘মঙ্গল’ শব্দ টির আগমন ।
আবার
উল্লেখ্য বিষয় মঙ্গল কাব্যের দেব দেবী
গণ
কেবল নিম্ন বর্ণের হিন্দু জাতির মধ্যেই
পূজা বেশী পেতেন । কিছু স্থানে হিন্দুদের
এই
দেব দেবীগণের পুজায় মুসলিম সম্প্রদায়ের
যোগদানের উল্লেখ দেখা যায় ।
তবে তা নিতান্তই অল্প। মনসা দেবী বা সর্প
দেবী হিসাবে পুজা বোধ
হয় বৌদ্ধ ধর্ম থেকে এসেছে । বৌদ্ধ গ্রন্থেই
সর্প দেবীর উল্লেখ পাওয়া যায় । ‘বিনয়বস্তু’
ও ‘সাধনমালা’ নামক বৌদ্ধ গ্রন্থে সর্পের
দেবীর উল্লেখ পাওয়া যায় । এখানে সর্পের
দেবীর বর্ণনা আছে । ‘সাধনমালা’ গ্রন্থে সর্প
দেবীকে ‘জাঙ্গুলি’ বা ‘জাঙ্গুলিতারা’
বলে উল্লেখ করা আছে। প্রাচীন যুগে
সাপের
ওঝাকে বলা হতো জাঙ্গুলিক
( বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস- ডঃ অসিতকুমার
বন্দ্যোপাধ্যায়) । দক্ষিণ ভারতে দ্রাবিড় জাতির
অধিষ্ঠাত্রী দেবী হলেন ‘মঞ্চাম্মা’
বা ‘মনোমাঞ্চী’। পণ্ডিত ক্ষিতিমোহন সেন
শাস্ত্রীর মতে মঞ্চামা নাম থেকেই ‘মনসা’
নামের উৎপত্তি । আবার ডাঃ আশুতোষ
ভট্টাচার্য বৌদ্ধ সর্প দেবী জাঙ্গুলিকেই
‘মনসা’ বলে মানেন । তেঁনার মতে- “অত্যন্ত
প্রাচীনকাল হইতেই এই পূর্ব ভারতীয় বৌদ্ধ
সমাজে জাঙ্গুলীদেবীর পূজা প্রচলিত
হইয়া আসিতেছে । বৌদ্ধ তান্ত্রিক সাধনার
সূত্র গ্রন্থ সাধনমালাতে এই জাঙ্গুলী দেবীর
পূজার প্রকরণ ও তাহার মন্ত্রের
সম্বন্ধে বিস্তৃত উল্লেখ আছে। তাহা হইতে
সহজেই অনুমতি হইতে পারে যে, এই
জাঙ্গুলীদেবী বর্তমানে সমাজে পূজিতা সর্প
দেবী । ” গবেষক দের মতে মনসা অনার্য
দেবতা, পরে আর্য দের পুরানে স্থান
পেয়েছেন
। গবেষকরা বলেন বঙ্গদেশ ছিল জঙ্গলে ভরা

সাপের উপদ্রব ছিল বেশী । বাংলা ছিল
কৃষি প্রধান । এই বিষাক্ত সাপেদের সাথেই
তাঁদের বসবাস ও দ্বন্দ্ব । একটি বিষাক্ত
প্রানী, যার ছোবোলেই মৃত্যু। তাই
মনসা পূজা বঙ্গদেশে বিশেষ প্রসার পায় । ত্রিপুরা,
ওড়িশা, আসাম , দুই বঙ্গ, বিহারে এই
পূজোর প্রচলন বেশী । হিমালয়ের
পাদদেশে জঙ্গলে ছিল সাপেদের অবাধ বিচরণ
ভূমি । মানুষের বসতি বাড়লো, সাপেদের
সাথে সংঘাত বাড়লো । প্রথমে নিম্ন জাতির
মধ্যে এই পূজোর প্রসার থাকলে কালক্রমে
ব্রাহ্মণ্য দেবী হয়ে ওঠেন
মা মনসা । চাঁদ বেনে ও মা মনসা
= = = = = = = = = গবেষক গণ বলেন উচ্চ
সমাজে পূজো পাবার জন্য
মনসা চাঁদ বেনের কাছে পূজা চাইছিলেন ।
কিন্তু মনসামঙ্গল কাব্য বলে অন্য কথা । স্বর্গ
সভায় সমস্ত দেব দেবতার আসন আছে ।
সকলেই
স্বর্গে আসতে পারেন । কিন্তু মনসার কোন
আসন
নেই, তাঁর অধিকারও নেই স্বর্গে প্রবেশের ।
কারন মর্তে পূজা না পেলে স্বর্গে কোন
ভাবে আসন দেওয়ার নিয়ম নেই । আর
এক্ষেত্রে মা মনসাকে শর্ত দেওয়া হল- চম্পক
নগরের অধিপতি চাঁদ সদাগর ওরফে চাঁদ
বেনে যদি মনসার পূজো করেন, তবেই
পৃথিবীতে মনসা পূজোর সূত্রপাত হবে এবং
দেবী মনসা স্বর্গে এসে আসনে বসতে
। দেবী চাঁদের কাছে গিয়ে পূজা দেবার
কথা বললেন । কিন্তু মুস্কিল হল- চাঁদ
বেনে পরম শৈব । ভগবান শিব ভিন্ন
তিনি কারোর কাছেই মাথা নোয়ান না, কারোর
পূজো করেনও না । তিনি ত না করে দিলেন ।
মনসা দেবী ভয় দেখালেও চাঁদ বেনে
কোন
মতেই রাজী হলেন না । চাঁদের
স্ত্রী সনকা একদিন
গোপোনে মনসা পূজা করছিলেন ।
জানতে পেরে চাঁদ এসে পদাঘাতে ঘট
ভেঙ্গে ,
পূজার সামগ্রী সব নষ্ট করে স্ত্রীকে খুব
বকা ঝকা করে মনসা পূজো করতে মানা করলেন

ক্ষিপ্ত হয়ে দেবী মনসা চাঁদের সপ্ত
ডিঙ্গা ডুবিয়ে দিলেন । চাঁদের ছয়
ছেলেকে মেরে ফেললেন ।
মা মনসা চাঁদকে বললেন – পূজো দিলেই সব
ফেরত পাবে। কিন্তু চাঁদ দমল না। মনসা কে
নাগিনী, চেঙ মুড়িকানী,
কানী বলে গালাগালি দিয়ে ঘৃনা ভরে সেই
প্রস্তাবকে প্রত্যাখান করলেন । চাঁদের
উক্তি – যেই হাতে পূজি আমি দেব শূলপাণি ।
সেই হাতে নাহি পূজি চেঙ মুড়িকানী ।। মনসা
দেবী পূজা নেবার জন্য অন্য উপায়
খুঁজতে লাগলেন । এর মধ্যে স্বর্গের এক
নর্তক
আর এক নর্তকী শাপভ্রষ্ট হয়ে মর্তে জন্ম
নিলেন । নর্তক অনিরুদ্ধ, লখিন্দর রূপে চাঁদ
সদাগরের স্ত্রী সনকার পুত্র রূপে জন্মালেন ।
আর নর্তকী উষা উজানী নগরে বনিক সায়
বেণের কণ্যা বেহুলা রূপে জন্মালেন ।
কালক্রমে এঁদের বিবাহ হল । চাঁদ জানতেন
মনসা আবার ছোবোল মারতে পারেন । তাই
বিশ্বকর্মা কে দিয়ে লোহার বাসর ঘর
বানালেন । বিশ্বকর্মা মনসার ক্রোধ
সম্বন্ধে ভালোভাবেই জানতেন । তিনি মনসা
দেবীর ইচ্ছামতো বাসর
ঘরে ছোট্ট একটি ছিদ্র রাখলেন ।
রাতে কালনাগিনী এসে লখিন্দরকে ছোবলে
মে
পরদিন কান্নার রোল উঠলো ।
মনসা চাঁদকে পূজা করতে বলেন । চাঁদ তখনও
মনসাকে গালাগালি করে প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে
বললেন- কি করিব পুত্রে মোর কি করিব ধনে ।
না পূজিব পদ্মাবতী দৃঢ় কৈনু মনে ।। বেহুলা এর পর
কলার ভেলায় স্বামীর দেহ
নিয়ে স্বর্গের উদ্দেশ্যে যাত্রা করলেন ।
কারন মা মনসা তাঁকে স্বপ্নে বলেছিলেন
স্বর্গে গেলে লখিন্দর বাঁচবে । একসময়
ধোপানী নেতির
মাধ্যমে বেহুলা স্বর্গে গিয়ে নৃত্য করে
দেবতাদের প্রসন্ন করে বর দান স্বরূপ
স্বামীর প্রান চাইলেন ।
মা মনসা ফিরিয়ে দিলেন । একটি শর্তে । চাঁদ
যেন অবশ্যই মনসার পূজো করে।।
মনসা দেবী চাঁদের ছয় পুত্রের প্রান, সপ্ত
ডিঙ্গা , হারানো ধন সব ফিরিয়ে দিলেন । বাড়ী
এসে বেহুলা শ্বশুর চাঁদ
বেনেকে রাজী করালেন । চাঁদ বেনে বাম
হাত
দিয়ে পিছন ফিরে দেবী মনসার পূজা দিলেন ।
পৃথিবীতে মনসা পূজো শুরু হল । মহাসতী
বেহুলা
= = = = = = = সতী নারীর জীবন চরিত্র
নারীর কাছে আদর্শ
। যুগ যুগ ধরে এই
সতী নারীরা পৃথিবীতে এসেছেন ।
নারী দিগের কাছে চরিত্র, পতিব্রতার ধর্ম ,
আদর্শ গৃহস্থিনী , আত্ম ত্যাগ , বীরত্ব এর
দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন । অনুসূর্যার ঘটনা
আমরা পাই । নিজ সতীত্ব ধর্মে ত্রিদেব
কে শিশু করেছিলেন, , শকুন্তলা , দময়ন্তী ,
সীতা , রেনুকা, যম বিজেতা সাবিত্রী ,
সীতাদেবী। যারা যুগে যুগে নারী ধর্মের
স্থাপনা করেছেন নিজের জীবনে পালন
করে ।
মহাসতী বেহুলা তাঁর ব্যতিক্রম নয় । তিনি সতীত্ব
তেজে মৃত্যুর পর পার
থেকে স্বামীকে এনেছেন। মনসামঙ্গল
কাব্য
অনুসারে চাঁদ সদাগর যখন
বেহুলা কে লখিন্দরের বিবাহের জন্য
দেখতে গেছিলেন , তখন তিনি লোহার কলাই
সেদ্ধ করতে বলেছিলেন । বেহুলা করে
দেখিয়েছিলেন । কন্টকের ওপর
নৃত্য করেছিলেন । গাঙ্গুরে যখন
ভেলা ভাসালেন অনেক পাপী তাঁর রূপ
দেখে মত্ত হয়ে ধরতে এসেছিল । কিন্তু
বেহুলার সতীত্ব তেজ এমন- তাঁকে কেউ
স্পর্শ
করতে পারেনি । জীবিত দেহে স্বর্গে
প্রবেশ করে নৃত্য দ্বারা দেব দেবীদের
সন্তুষ্ট
করেছিলেন । তাই বেহুলা চরিত্র বঙ্গদেশ
তথা হিন্দু নারী গনের কাছে পরম আদর্শ ,
বরণীয়া ।

বিষহরী মা মনসা
= = = = = = = মা মনসার
স্তবে তাঁকে বিষহরী বলা হয়েছে ।
তিনি বিষ হরণ করেন । বর্ষাকালে পথ ঘাট
জলে জলমগ্ন । ব্যাঙ্গের প্রাদুর্ভাব ও
তার সাথে সর্প কুলের আনাগোনা । এখনও
দেশে সর্পাঘাতে মারা যান মানুষ । তাই এই সর্প
কূলের থেকে বাঁচবার জন্য
মা একমাত্র গতি । তিনি বিষাক্ত ফনীদের
বিষ থেকে রক্ষা করবেন সন্তান দের ।
পূর্বেই বলা হয়েছে কশ্যপ মুনি সাপের
বিষের প্রতিষেধক আবিস্কারের সময় মনের
থেকেই মা মনসার সৃষ্টি । এর
থেকে অনুমান করা যায় প্রাচীন কাল
থেকেই ভারতবর্ষে ঋষি সমাজে সর্প বিষের
ঔষধের উপাদান ছিল । সে মন্ত্র, ঔষধি, ক্রিয়া , দৈব
– এই চারটি বিষয়ের ওপর
নির্ভরশীল ছিল । এগুলোর
সাথে যদি মা মনসার কৃপা পাওয়া যেতো,
তবেই কাজে লাগতো ।
পুন্যভূমি ভারতবর্ষে কোন কাজই
ভগবানকে বাদ রেখে হয় না, সে কারিগরি ,
চিকিৎসা, প্রযুক্তি যাই হতো । সাপের
বিষের চিকিৎসায় অবশ্যই মা মনসার নাম
নিয়ে শুরু হতো । তাই
মা মনসাকে বিষহরী বলা হয় । কারন মায়ের
কৃপাতেই বিষ দূর হবে ঔষধ কাজ শুরু
করবে । মা মনসার কাছে অষ্টনাগ থাকে । এগুলির
নাম অনন্ত, বাসুকি, পদ্ম,
মহাপদ্ম, তক্ষক, কুলীর, কর্কট ও শঙ্খ ।
সে জন্যই নাগেশ্বরী মা মনসার শরণ
নিলে নাগভয় থাকে না । শুধু কি সাপের বিষই বিষ ?
এর থেকেও বড়
বিষ আমাদের অন্তরে । স্বার্থপরতা ,
কাপুরুষতা , হিংসা , গর্ব , কুবুদ্ধি ।
এগুলো সাপের বিষের থেকে কম ভয়ানক না ।
কশ্যপ মুনি মানব কল্যাণের জন্য ঔষধের
আবিস্কারের কথা ভাবছিলেন – তখন তার মন
থেকে দেবীর সৃষ্টি ।
তাহলে আমরা যদি মনে সর্বদা সুবুদ্ধি ও
কল্যাণকর চিন্তা রাখি তাহলে আমরা আরও
ঈশ্বরের কাছে এগিয়ে যাবো । তাই মায়ের
কাছে প্রার্থনা তিনি যেনো অন্তর থেকেও
এই বিষ হরণ করেন । নাগবেষ্টিতা মনসা মা
= = = = = = = = নাগের সাথে যোগের
অনেক সম্পর্ক আছে ।
নাগ গণ একচারী, অনিকেত, সাবধান ও গর্ত
বাসী । শীতের কটি মাস তারা কেবল বায়ূ
ভক্ষণ করে বা সামনাসামনি যা আসে তাই
খায়। সর্পের মতো জীবন যোগীদেরও
দেখা যায় । যোগীরা ঘর বাঁধেন না। পাহাড়ের
গুহায় বা অরন্যে বাস করেন ।
কুম্ভক যোগে প্রানবায়ু নিরোধ
করে যোগবলে ঘুমন্ত
কুণ্ডলিনী শক্তিকে জাগরণের জন্য তপ
রত। জাগ্রত অবস্থায় এই
কুন্ডলিনী শক্তি তির্যক ঊর্ধ্ব মুখী। পুরান
বলেন দেবী মনসা মহা যোগিনী,
অনিমাদি যোগসিদ্ধ নিত্য বর্তমান ।
মা মনসা যোগবলে ইচ্ছা মতন রূপ ধারন
করতে পারেন । সর্প হল যোগের প্রতীক ।
মনসার দীক্ষা গুরু হলেন মহাদেব ।
মহাদেব মা মনসাকে কৃষ্ণ মন্ত্রে দীক্ষা
দিয়েছেন । মা মনসার
গুরুও সর্প মাল্য গলাতে ধারন করেন । এই
মহাযোগের প্রতীক স্বরূপ মা সর্প
ভূষিতা । জ্ঞান- শক্তি- ভক্তি- যোগের সমন্বয়
মা মনসা
= = = = = = = = = = = = = = = = = = মনসা
দেবীর স্তোত্রে বলা হয়েছে –
জগৎকারুজগদগৌরী মনসা সিদ্ধযোগিনী ।
বৈষ্ণবী নাগভগিনী শৈবী নাগেশ্বরী তথা
জগৎকারুপ্রিয়াস্ তিকমাতা বিষহরীত চ । মহাজ্ঞানযুতা
চৈব
সা দেবী বিশ্বপূজিতা ।।
দ্বাদশৈতানি নামানি পূজাকালে য
যঃ পঠেৎ ।
তস্য নাগভয়ং নাস্তি তস্য বংশোদ্ভবস্য
চ ।। ( অর্থাৎ- জগতকারু, জগদগৌরী, মনসা,
সিদ্ধ যোগিনী , বৈষ্ণবী , নাগভগিনী।
শৈবী, নাগেশ্বরী , জগতকারুপ্রিয়া ,
আস্তীক মাতা, বিষহরী ও মহাজ্ঞান যুতা-
এই দ্বাদশ নামে দেবী খ্যাতা ও বিশ্ব
পূজিতা। পূজাকালে এই নামাবলী যিনি পাঠ করেন, তাঁর
বা তার বংশধর গনের কখনো সর্প
ভয় থাকে না । ) পূর্বে বলা হয়েছে মনসা
দেবী হলেন মনন
শক্তির অধিষ্ঠাত্রী দেবী-
তিনি মনো ময়ী । মনের সাহাযেই বিচার
করে আমরা জ্ঞান কে আবিস্কারের
কাজে লাগাই । মনে আবিস্কারের চিন্তা,
একাগ্রতা – ফল স্বরূপ আবিস্কার । যোগ বিধৃত মন
শক্তির আধার । মনসা মনের
দেবী বলে জ্ঞান ও শক্তি দুই
তাতে রয়েছে । মা মনসার অপর একটি ধ্যান মন্ত্র
অনুসারে বলা হয়- শ্বেতচম্পকবর্ণা
ভাং রত্নভূষণভূষিতাং । বহ্নিশুদ্ধাং শুকাধানাং
নাগযজ্ঞোপবীত ং ।। মহাজ্ঞানযুতাঞ্চ ৈব প্রবরাং
জ্ঞানিনাং সতাম্ ।
সিদ্ধাধিষ্ঠাতৃদ েবীঞ্চ সিদ্ধাং সিদ্ধিপ্রদাং ভজে ।।
( এর অর্থ- যার অঙ্গ বর্ণ শ্বেত চম্পকের
মতো শুভ্র, যিনি বহু মূল্যবান রত্ন
ভূষনে ভূষিতা, যনি অগ্নির ন্যায় শুদ্ধ
বসন পরিহিতা , যিনি নাগ রূপ উপবীত ধারন
করেন, যিনি মহাজ্ঞান
যুতা এবং জ্ঞানী সাধু দিগেরও বরণীয়া , যিনি
সিদ্ধাধিষ্ঠিাত্
রী এবং সিদ্ধি প্রদা, সেই
দেবীকে ভজনা করি । ) মা মনসার এই ধ্যান
মন্ত্রে মাকে ‘অরুনিতবসনা’
এবং তিনি ‘শ্বেতচম্পকবর্ণ াভা’ বলা হয়েছে ।
অর্থাৎ মায়ের পরিহিত
বস্ত্র রক্ত বর্ণ , এবং মায়ের অঙ্গ
শ্বেত বর্ণ । রক্ত বর্ণ শক্তির প্রতীক
(সে জন্য শক্তি উপাসক ও সাধিকা গণ রক্ত
বর্ণ বস্ত্র পড়েন )। আর শ্বেত বর্ণ
জ্ঞানের প্রতীক ( মা সরস্বতী জ্ঞানের
দেবী, তাই তিনি শ্বেত বস্ত্র পড়েন) ।
যোগিনী রূপে তিনি কুল
কুন্ডলিনী ভেদিকা – শক্তির
সাধিকা ( শক্তির সাধক গণ কুল
কুণ্ডলিনীর জাগরণের সাধনা করেন) । নাগ
যজ্ঞ পবীত ধারিনী ।নাগ হল কুন্ডলিনী শক্তির
প্রতীক।
এখানে মা মনসার
যোগিনী রূপটি ফুটে ওঠে । তিনি জ্ঞানের
অধিকারিনী- তাই জ্ঞানী সাধু গণ
মাকে বন্দনা করেন । আবার তিনি শিবের
শিষ্যা । যেহেতু মহাদেব মা মনসাকে কৃষ্ণ
মন্ত্রে দীক্ষা দিয়েছিলেন । শিবের
শিষ্যা শৈবী রূপে তিনি পরম বৈরাগ্য
ময়ী । মহাদেবের শিষ্যা রূপে তিনি সর্ব
ত্যাগ ময়ী- ত্যাগের আদর্শ , চির সুন্দর,
যোগেশ্বরী । আবার তিনি কৃষ্ণ মন্ত্রে
দীক্ষিতা ।
তিনি বৈষ্ণবী রূপে ভক্তির আদর্শ ।
সুতরাং মনসা দেবীর কাছে শুধু নাগ
বিষের জ্বালা নিবারন চাইবো না ।
চাইবো অন্তরের কুটিলামি বিষ, সংসারের
ত্রিতাপ জ্বালার নিবারন । হংস কেন মা মনসার বাহন ?
= = = = = = = = = = = = = সরস্বতীর বাহন হংস
, মা মনসার বাহন হংস
। পূর্ব
সিদ্ধান্তে দেখতে পারি তিনি জ্ঞানদা ম
শ্বেত বর্ণ জ্ঞানের প্রতীক । হংসের
বর্ণ শ্বেত । তাই সে মায়ের বাহন । হংস
জলে স্থলে অবাধে যেতে পারে । আবার
এক শ্রেনীর হংস উড়তে সক্ষম । জ্ঞান, কর্ম,
ভক্তি, যোগ- যেই অবস্থার হোক না কেন-
সাধক মাত্রের তিনটি অবস্থা-
সাধনাবস্থা, সিদ্ধাবস্থা ও
মুক্তাবস্থা । কথিত আছে হংসকে জল ও দুধ
মিশিয়ে দিলে সে জলের থেকে কেবল দুধ
টুকুই গ্রহণ করে, তেমনই সাধক সংসার
থেকে অসার কে ত্যাগ পূর্বক সার কেই
গ্রহণ করে । যোগীর বিচারে আত্মা,
ভক্তের বিচারে ভগবান, জ্ঞানীর
বিচারে পরম ব্রহ্মই একমাত্র নিত্য-
বাকী সব অনিত্য । হংস যেরূপ জল ত্যাগ করে
দুধ গ্রহণ করে তেমনই জ্ঞানী গণ
অসার ত্যাগ করেন , অনিত্য কে ত্যাগ
করে নিত্য লাভের পথে অগ্রসর হন । এদিক
থেকে হংস সেই মহা যোগ ময়ী দেবীর
বাহন
হবার যোগ্য । হংস জল স্থল অন্তরীক্ষ সর্বত্র
যেতে পারে, তেমনই সাধক সিদ্ধ অবস্থায়
এমন উদারতা অর্জন করে যে তিনি সর্ব
ভূতে ঈশ্বরকে দেখেন । সিদ্ধ সাধকের মন
ভেদ গণ্ডির মধ্যে থাকে না , তার
উদারতা সর্বত্রই একই ভাবে গতিমান , ঠিক যেমন
হংসের সর্বত্র গতি।
কুণ্ডলিনী শক্তির ভেদিকা মায়ের
যথার্থ বাহন হিসাবে হংস এদিক
থেকে মানান সই । উপনিষদের বানী হল হংস হল
পরমাত্মার
প্রতীক । তত্ত্বসম জ্ঞান-অহং স: জপের
দ্বারাই তাঁরা পরমহংস হন। হাঁস
মনসা মায়ের বাহনরূপে নির্ধারিত
হয়েছে হাঁসের যোগ্যতার কারণেই ।

পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্র :এষ সচন্দনগম্ধপুষ্পাঞ্জলি ওঁ মং মনসাদের্য নমঃ | ৩ বার
প্রণাম: ওঁ অযোনিসম্ভবে মার্তমহেশ্বরসুতে শুভে ৷ পন্মালয়ে নমস্তূভ‍্যং রক্ষ মাং বৃজিনার্ণবাৎ। আস্তিকস্য মুনের্মাতা ভগিনী বাসুকেস্তথা।জরৎকারুমনেঃ পত্নী মনসাদেবী নমোহস্তূতে | বিসর্জনঃ সংহার মুদ্রা দেখিয়ে বলবেন, "মনসাদেবী ক্ষমস্ব"

[6/3, 16:06] Acharya Kush Mukherjee: ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180914134933

Thursday, September 13th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

বহুস্ত্রী যোগ(সম্ভোগ যোগ)

সুপ্রভাত বন্ধুরা
আজকে আমি একটা অতি গুরুত্বপূর্ণ যোগ নিয়ে আলোচনা করছি, যা দাম্পত্য জীবনে অশুভ প্রভাব ফেলে।
বহু স্রী যোগ (সম্ভোগ যোগ)

যদিলগ্নপতি ও সপ্তমপতি জন্মকুণ্ডলীতে একত্রে অবস্থিত হয়অথবা পাপ গ্ৰহ যুক্ত হয়ে পরস্পরের প্রতি পুর্ণ দৃষ্টি প্রদান করবে তবে বহু স্রীযোগ সূচিত হবে৷
ফলাফল :
এরূপ যোগ জন্মকুন্ডলী তে দেখা গেলে, জাতক-জাতীকা একাধিক অবৈধ যৌন ক্রিয়ায় লিপ্ত হবে৷

মন্তব্য
মানুষের যৌন জীবন বিচিত্র ।এমন অনেক ব্যক্তি রয়েছেন ব‍্যক্তি রয়েছেন যারা একই নারীর সঙ্গে যৌন সংসর্গে লিপ্ত হয়ে সুখী হয় না, বর্তমানে হিন্দু আইন অনুযায়ী বহু বিবাহ অবৈধ হলেও---একই পুরুষ বহু নারীর সঙ্গে অবৈধ গঠন সংসর্গে অবশ্যই লিপ্ত হতে পারেন৷এই যোগ নারীদের ক্ষেত্রে এক ই ভাবে প্রযোজ্য, (শুধু শুক্র - চন্দ্র যুক্ত হয়ে এই যোগ সূচীত করলে তার পরিনাম অত্যন্ত অশুভ।যা সাধারণ তো কুন্ডলী তে কম দেখা যায়)।নিচে চার্ট দিয়ে বোঝানো হয়েছে।

জাতকের তুলালগ্নে জন্ম | সপ্তমপতি এবং লগ্নপতি শুক্র-- পরস্পরের প্রতি পূর্ণদৃষ্টি প্রদান করছেন এবং অধিকান্ত মঙ্গল রাহুর সঙ্গে সহাবস্থান সম্বন্ধে আবদ্ধ এবং লগ্নপতি শুক্র কেতুর সঙ্গে সহাবস্থান সম্বন্ধে আবদ্ধ! তাছাড়া সপ্তমপতি মঙ্গল শনির দ্বারা পূর্ণদৃষ্টি ও বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ । সুতরাং এরপ বহু নারীর সঙ্গে যৌন সংসর্গে লিপ্ত হবে।

প্রতিবিধান:১)নীল চন্দ্র কান্ত মনি ১০রতি লকেট করে ধারন করবেন।
২)ভূবনেশ্বরীর বীজমন্ত্র (যন্ত্রমেরসামনে)প্রতিদিন সন্ধ্যায় ১০৮বার করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
ঔঁ শাং মাতা ভবনেশ্বরী।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180913081204

Wednesday, September 12th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

গনেশ চতুর্থী ও গনেশ বন্দনা

গনেশ চতুর্থী ও গনেশ বন্দনা

শুভ সন্ধ‍্যা
আগামী বৃহস্পতিবার গনেশ চতুর্থী।আজকের বিষয়,সিদ্ধীদাতা গনেশ, তার বন্দনা ও সিদ্ধীবিনায়কের পাঁচটি মহাশক্তি মন্ত্র।

সিদ্ধিদাতা গণেশের জন্মোৎসব রূপে পালিত হয় এই উৎসব। হিন্দু পঞ্জিকা অনুযায়ী ভাদ্র মাসের শুক্লা চতুর্থী তিথিতে গণেশের পূজা বিধেয়। সাধারণত এই দিনটি ২০ অগস্ট থেকে ১৫ সেপ্টেম্বরের মাঝে কোনো এক দিন পড়ে। দশদিনব্যাপী গণেশোৎসবের সমাপ্তি হয় অনন্ত চতুর্দশীর দিন। ভাদ্রপদ শুক্লপক্ষ চতুর্থী মধ্যাহ্নব্যাপিনী পূর্বাবিদ্ধ – এই পূজার প্রশস্ত সময়। চতুর্থী দুই দিনে পড়লে পূর্বদিনে পূজা অনুষ্ঠিত হয়। এমনকি দ্বিতীয় দিন মধ্যাহ্নের সম্পূর্ণ সময়ে চতুর্থী বিদ্যমান হলেও পূর্বদিন মধ্যাহ্নে এক ঘটিকার (২৪ মিনিট) জন্যও যদি চতুর্থী বিদ্যমান থাকে তবে পূর্বদিনেই গণেশ পূজা হয়।

গণেশ পূজা ভারতের সর্বত্র অনুষ্ঠিত হলেও এই উৎসব মহারাষ্ট্র, গোয়া, গুজরাট, কর্ণাটক, তামিলনাড়ু ও অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যে বিশেষ উৎসাহ উদ্দীপনার সঙ্গে পালিত হয়। ভারতের বাইরে নেপালে এই উৎসব মহাসমারোহে পালিত হয়। শ্রীলঙ্কায় তামিল হিন্দুরাও এই উৎসব পালন করে থাকেন।

সনাতন ধর্মালম্বীদের আরাধ্য গণেশের জন্ম থেকে শুরু করে তাঁর প্রথম পুজো হওয়া পর্যন্ত এমন বহু ঘটনা রয়েছে, যা আমাদের অনেকের অজানা। অনেকে ডাকেন গণপতি নামে, অনেকে ডাকেন গণেশ, অনেকে ডাকেন বিনায়ক নামেই ৷

আগে জেনে নেওয়া যাক গণপতি গণেশের জন্মের কাহিনি। কথিত আছে, উবটন দিয়ে একটি বালকের মূর্তি তৈরি করেন মাতা পার্বতী। এর পর তাতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেন। জীবনদানের পর ওই বালককে নিজের পুত্র স্বীকার করেন মাতা পার্বতী। শুধু তাই নয় পরম শক্তিশালী এবং বুদ্ধিমান হওয়ারও আশীর্বাদ দেন তাকে। যে সময় গণেশের জন্ম হয়, তখন দেবাদি দেব মহাদেব কৈলাশে ছিলেন না।

কৈলাশ ফেরার পর গুহদ্বারে একটি বালককে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেন। সেই গুহাতেই ছিলেন পার্বতী। মা-এর আদেশ মেনে শিবকে ওই গুহায় প্রবেশ করতে দেননি গণেশ। ফলে গণেশের ওপর রেগে যান মহাদেব। এর পরই দেবতাদের সঙ্গে গণেশের যুদ্ধ বাধে। একে একে সমস্ত দেবতাই গণেশের শক্তির সামনে পরাজিত হন। এর পর ত্রিশূল দিয়ে নিজের অজান্তেই পুত্র গণেশের শিরোচ্ছেদ করেন মহাদেব।

পুত্র গণেশের মৃত্যুতে ক্রুদ্ধ পার্বতীকে শান্ত করতে অবশেষে পুত্র গণেশের প্রাণ ফিরিয়ে দেন মহাদেব। হাতির মাথা ওই বালকের দেহে যুক্ত করা হয়।

জন্মের কিছু সময় পর পিতার সঙ্গে যুদ্ধ এবং তার পর প্রথম পূজ্যের আসন লাভ করেন তিনি। কিন্তু এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল তার জন্ম সময়ের কারণ।

শাস্ত্র মতে, ভাদ্রপদ শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে গণেশের জন্ম হয়। তাই শাস্ত্রে ভাদ্রপদ শুক্লপক্ষের চতুর্থী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনই সর্বত্র গণেশ চতুর্থী পালিত হয়।

জ্যোতিষশাস্ত্রে চতুর্থীকে রিক্তা তিথি বলা হয়েছে, সে দিন কোনও শুভ কাজ হয় না। কিন্তু সে দিনই গণেশের জন্মদিন হওয়ায় চতুর্থীতে রিক্তা তিথির দোষ গ্রাহ্য করা হয় না। তাই সমস্ত শুভ কাজ করা যায়। গণেশের কুষ্ঠিতে লগ্নে বৃশ্চিক রাশি রয়েছে এবং মঙ্গল বিরাজ করছে।

লগ্নস্থানে শনির পূর্ণদৃষ্টি রয়েছে। আবার সূর্যের ওপর শনির দৃষ্টি থাকার ফলেই বাবার হাতে পুত্রের শিরোচ্ছেদ হয়।

গণেশের কুষ্ঠিতে লগ্ন এবং লগ্নেশে বৃহস্পতির পূর্ণ দৃষ্টি রয়েছে। বৃহস্পতি দ্বিতীয় এবং পঞ্চম গৃহের স্বামী। অন্য দিকে বুধও স্বরাশির। এ কারণে গণেশ বুদ্ধি এবং জ্ঞানের দাতা এবং প্রথম পূজ্য।

গণেশের কুষ্ঠিতে পঞ্চমহাপুরুষ যোগের মধ্যে শশ এবং রুচক নামের যোগ তৈরি হয়। দসমেশ নিজের গৃহে রয়েছেন, তাই গণেশ শিবের গণের অধ্যক্ষ। তিনি গণাধ্যক্ষ নামেও পরিচিত।

গণেশের অপর নাম বিঘ্নহর্তা। কারণ তিনি সমস্ত ধরনের বিঘ্ন-বাধা দূর করেন। লগ্নে অবস্থিত মঙ্গলে শনি এবং বৃহস্পতির দৃষ্টির কারণে তিনি এই ক্ষমতা পান।

সিদ্ধিদাতা শিব গৌরী পুত্র গণেশ মহারাজ ছিলেন
বুদ্ধিতে সুনিপুণ । পুরাণ গুলিতে এমন বহু ঘটনা আছে
এক সময়ের কথা , মাতা উমা ঠিক করলেন দুই
পুত্রের বিবাহ দেবেন । সেইমতো শর্ত
হোলো যে আগে সাতবার পৃথিবী পরিক্রমা
করে আসতে পারবে তার বিবাহ অগ্রে দেওয়া
হবে । এই শুনে কুমার স্কন্দ, তাঁর বাহন ময়ূরে
চেপে পৃথিবী পরিক্রমা করতে বের হলেন।
গণেশ মহারাজ চিন্তায় পড়লেন। তাঁর বাহন মূষিক।
মূষিকে চেপে সাতবার পৃথিবী পরিক্রমা করতে
কয়েক যুগ চলে যাবে। মঙ্গলমূর্তি গণেশ জী
তখন শিব পার্বতীকে সাতবার প্রদক্ষিণ করে
বললেন- “পিতা মাতা। আমার পৃথিবী পরিক্রমা হয়ে
গেছে ।” হরগৌরী আশ্চর্য হয়ে বললেন-
“সেকি? তুমি তো পরিক্রমা করতে গেলেই না,
কিভাবে পরিক্রমা হোলো?” বক্রতুণ্ড গজানন
বললেন- “পিতামাতাই সন্তানের কাছে ভগবান, পিতামাতাই
সন্তানের কাছে জগত। তাই আপনাদের পরিক্রমা
করে আমার জগত পরিক্রমা হয়ে গেছে।”
হরগৌরী বুঝলেন সিদ্ধিদাতার বুদ্ধি তীব্র। রিদ্ধি ও
সিদ্ধি নামক দুই কন্যার সাথে গণেশের বিবাহ দিলেন।
গণেশের দুই পুত্র ও এক কন্যা। পুত্রদের নাম শুভ
ও লাভ, কন্যার নাম সন্তোষী । পুরানে এমন ঘটনা
বেদব্যাস লিখেছেন যাতে আমরা পিতামাতার সেবা
করি ।
গণেশের আর এক বুদ্ধি । মূষকরাজ নামক এক অসুর
ছিলেন । তাঁর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে স্বর্গচ্যুত
দেবতারা কৈলাসে এসে ভগবান শিবের কাছে সকল
বৃতান্ত বললেন। ভগবান শিবের নির্দেশে গণেশ
অসুরপুরী আক্রমণ করে অসুর নিধন শুরু করলেন
। মূষকরাজ যুদ্ধে আসলে গণেশ জী চাতুরী
দ্বারা তাকে মূষিকে পরিণত করে বিশাল দেহ নিয়ে
মূষিকে বসলে , মূষকরাজের দফারফা শেষ হতে
লাগলো। মূষকরাজ ক্ষমা চাইলে গণপতি বর দিয়ে
বললেন- “আজ থেকে তুমি আমার বাহন, তুমিও আমার
সাথে পূজা পাবে। তোমার স্কন্ধে আমি ক্ষুদ্র
পুষ্পসম ওজন পরিগ্রহ করে অধিষ্ঠান করবো। তখন
তোমার কষ্ট হবে না।” ভিন্ন মতে স্বর্গের
কোনো এক গন্ধর্ব কোনো মুনি শাপে
মূষিকে রূপান্তরিত হয়ে সেই মুনির আশ্রমে তাণ্ডব
আরম্ভ শুরু করে। তখন মুনির প্রার্থনায় গণেশ
মহারাজ প্রকট হয়ে সেই মূষিক কে বাহন বানান ।
একদিনের ঘটনা। গজানন মূষিকে অধিষ্ঠান করে
যাচ্ছিল্লেন। পথে মূষিকের শত্রু এক নাগ কে
দেখে মূষিক ভীত হয়ে হঠাত থেমে গেলে
আচমকা গণেশ জী মূষিক থেকে পড়ে যান।
সেসময় চন্দ্রদেব গণেশ জীর স্থূল দেহ ও
হস্তীমুখ নিয়ে ব্যাঙ্গ করলে গণেশ জী
চন্দ্রদেবকে অভিশাপ করেন । পরে চন্দ্রদেব
গণেশ জীর আরাধনা করে শাপ থেকে মুক্তি পান
। ভাদ্রমাসের নষ্টচন্দ্র দিন চন্দ্র দর্শন করলে নাকি
সেই অভিশাপ লাগে বলে পুরাণে লেখা। বলা হয়
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সেইদিন চন্দ্র দর্শন
করেছিলেন, এরপর মণি অপহরণের ঘটনা ঘটে। যাই
হোক ব্যাস মুনি পুরানে আমাদের এই শিক্ষা
দিয়েছেন যে কারোর দেহ দেখে তাকে
ব্যাঙ্গ উপহাস করতে নেই। ভাদ্র মাসের নষ্টচন্দ্র
দর্শন তিথিতে চন্দ্র দর্শন করলে পরদিন প্রভাতে
গণেশ জীকে দূর্বা দ্বারা পূজা করতে হয়- নচেৎ
সেই শাপ লেগে যায় বলে পুরাণে লেখা ।
একদা কুবের নিজ দর্প প্রদর্শনের জন্য গর্বে
বুক ফুলিয়ে কৈলাসে শিব কে নিমন্ত্রণ করতে
আসেন । ভগবান শিব অন্তর্যামী । তিনি কুবের কে
শিক্ষা দেবার জন্য গণেশ কে পাঠালেন । গণেশ
এসে কুবের মহলে গ্রেগ্রাসে এত খাবার
খেতে লাগলেন, যে কুবের ভবন খাদ্যশূন্য
হোলো। কুবের এসে মহাদেবের কাছে ক্ষমা
চাইলে মহাদেব গণেশ কে ফিরিয়ে আনলেন। এই
জন্য কদাপি গর্ব করা উচিৎ নয় । একবার কৈলাসে সমস্ত
দেবতা ও ত্রিদেব ত্রিদেবী উপস্থিত ছিলেন।
ছিলেন না শুধু গণেশ । সেসময় সিন্দুর নামক এক
অসুর এসে সমগ্র কৈলাস কে হাতে তুলে সমুদ্রে
নিক্ষেপ করতে চাইলেন। ভগবান শিব ভাবলেন
কপাল নয়ন অগ্নি দিয়ে সেই অসুরকে ভস্ম
করবেন । কিন্তু ভাবলেন অসুরের হাতে সমগ্র
কৈলাস। এই মুহূর্তে অসুরকে ভস্ম করা উচিৎ না । উপায়
না দেখে গণেশ কে স্মরণ করলেন। গণেশ
এসে তাঁর দন্ত দিয়ে সিন্দুর অসুরকে টুকরো
করে দিলেন । মহাভারত এর লেখক ছিলেন গণেশ
। ব্যাসদেব শ্লোক বলতেন , গণেশ মহারাজ তাঁর
দন্ত ভেঙ্গে কলম বানিয়েছিলেন সেটা নিয়ে
লেখতেন । গণেশ জীর যে হস্তীমুণ্ড সেটা
ঐরাবত হস্তীর মুণ্ড। দুর্বাসা মুনির অভিশাপে
ঐরাবতের ওরকম হয়েছিলো। তবে মুণ্ড কাটার পর
ঐরাবত মরে নি। দুর্বাসার আশীর্বাদে ঐরাবতের
একটি মুণ্ড গজিয়েছিলো । গণেশ জী মঙ্গল
মূর্তি। নতুন ব্যবসা, নতুন কিছু কেনা বা গৃহ নির্মাণের
আগে বা যেকোনো পূজায় অগ্রে গণেশের
পূজা করা উচিৎ । যাত্রা কালে গণেশ নাম উচ্চারন
করলে যাত্রা নিস্কণ্টক হয় । গণেশ পূজায় চতুর্বিধ
ফল লাভ, গ্রহ দোষ খণ্ডন ও সুখ, সমৃদ্ধি, আয়ু, যশ,
মান, অর্থ, সম্পদ প্রাপ্তি হয় । এজন্য ভারতের
সিনেমা নির্মাতা তথা মুম্বাই তে গণেশ পূজার এত ঢল।
কালক্রমে গোটা দেশে বিস্তৃতি হয়। আগামী কাল
গণেশ চতুর্থী, গণেশের আবির্ভাব তিথি । আসুন
গণেশ জীকে প্রনাম জানিয়ে বলি-
ওঁ দেবেন্দ্র- মৌলি- মন্দার মকরন্দ কণারুণাঃ ।
বিঘ্নং হরন্তু হেরম্বচরণাম্বুজরেণবঃ ।।
প্রাতঃ স্মরামি গণনাথমণাথবন্ধুং
সিন্দুরপুরপরিশোভিতগণ্ডযুগ্মম্ ।
উদ্দণ্ডবিঘ্নপরিখণ্ডনখণ্ডনচণ্ড-
মাখণ্ডলাদিসুরনায়কবৃন্দ্যবন্দ্যম্ ।। ১
প্রাতর্ণমামি চতুরাননবন্দ্যমান-
মিচ্ছানুকূলমখিলঞ্চ বরং দদানম্ ।
তং তুন্দিলং দ্বিরসনাধিপযজ্ঞসূত্রং
পুত্রং বিলাসচতুরং শিবয়োঃ শিবায় ।। ২
প্রাতর্ভজাম্যভয়দং খলু ভক্তশোক-
দাবানলং গণবিভুং বরাকুঞ্জরাস্যম্ ।
অজ্ঞানকাননবিনাশনহব্যবাহ-
মুৎসাহবর্ধনমহং সুতমীশ্বরস্য ।। ৩
শ্লোকত্রয়মিদং পুণ্যং সদা সাম্রাজ্যদায়কং ।
প্রাতরুত্থায় সততং প্রপঠেৎ প্রযতঃ পুমান্ ।। ৪
বঙ্গানুবাদ- যিনি অনাথবন্ধু, যাঁহার গণ্ডদ্বয়
সিন্দুরস্রোতে পরিশোভিত, যিনি প্রবল বিঘ্নের
বিনাশক প্রচণ্ড দণ্ডস্বরূপ , যিনি ইন্দ্র প্রভৃতি
দেবনায়কগণের দ্বারা পূজিত , সেই গণেশকে
আমি প্রাতঃকালে স্মরণ করি । ১ যিনি ব্রহ্মার দ্বারা পূজিত
এবং ইচ্ছানুযায়ী অখিল বর দান করেন, যিনি স্থূলোদর
, বাসুকিনাগ যাঁগার যজ্ঞোপবীত, যিনি বিলাস নিপুণ, আমি
শিবদুর্গার সেই পুত্রকে মঙ্গলের নিমিত্ত
প্রাতঃকালে প্রনাম করি । ২ যিনি অভয়দাতা, যিনি
ভক্তগণের শোকদহনকারী দাবাগ্নিস্বরূপ , যিনি
অজ্ঞানরূপ বনের বিনাশক অগ্নিস্বরূপ এবং
উৎসাহবর্ধক, সেই মহেশ্বর- পুত্রকে আমি
প্রাতঃকালে ভজনা করি । ৩ এই পুণ্য শ্লোকত্রয়
সর্বদা সাম্রাজ্যদায়ক; পুরুষ ইহা প্রাতঃকালে
গাত্রোত্থান করিয়া সর্বদা ভক্তিসহকারে পাঠ করিবে

শভ রাত্রি
গনেশ মন্ত্রে সমস্যা থেকে মুক্তি লাভ...
* ধ্যান মন্ত্র -
ওঁ ধ্যায়েন্নিত্যং গনপতিং বিদ্যুদ্বর্ণং গজাননং ।
শ্বেতাম্বরং সিতাব্জস্থং স্বর্ণমুকুট শোভিতম্ ।।
শ্বেতমূষিক পৃষ্ঠন্যস্তবামচরনং সিদ্ধিদং ।
বামজান্বারোপিতদক্ষিনপদং চতুর্ভুজম্ ।।

অর্থাৎ যিনি বিদ্যুবর্ণ, গজানন, শ্বেতবস্ত্র পরিহিত, শ্বেতপদ্মে অবস্থিত, মাথায় স্বর্ণমুকুট শোভাস্থিত, যাহার বামচরন শ্বেতমূষিকের পৃষ্ঠে রাখা এবং বাম পা হাটুর ওপর অবস্থিত । যিনি সিদ্ধিদাতা ও চতুর্ভুজ , বাম দিকের দুই হাতে শঙ্খ ও চক্র, ডান দুই হাতে পুস্তক ও লেখনী ধারনকারী সেই সিদ্ধিদাতা শ্রীগনেশকে আরাধনা করি ।

* প্রনাম মন্ত্র -
ওঁ সর্ব্ববিঘ্ন বিনাশয় সর্ব্বকল্যান হেতবে ।
পার্ব্বতী প্রিয় পুত্রায় গনেশায় নমো নমঃ ।।

** ভগবান শ্রীগনেশের ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে শুভ ও দ্রুত ফল প্রদানকারী মন্ত্র নিচে দেওয়া হল, সাধ্যমতে শুদ্ধচারে জপ করলে অবশ্যই মনমতো ফল পাওয়া যায় ।

১. বিদ্যায় সফলতার জন্য - ওঁ গং গনপতেয় নমঃ
প্রতিদিন ২৮ বার করে জপ করতে হবে।
২. তন্ত্র- মন্ত্রের বিপরীত ক্রিয়া থেকে মুক্তি লাভের জন্য- ওঁ হস্থিপিশাচিনিখে স্বাহাঃ ।
(এই মন্ত্র চলাফেরার সময় বা বসে জপ করা যেতে পারে। এঁটো মুখে জপ করলে বেশি তাড়াতাড়ি কাজ দেয় ।
৩. আর্থিক উন্নতির জন্য - ওঁ বক্রতুন্ডায় হুং ।
(প্রতিদিন ১০৮ বার করে জপ )
৪. ঋনমুক্তির জন্য - ওঁ গনেশ ঋনং ছিন্দিং বরেন্যং হুং ফট্ নমঃ ।
( প্রতিদিন ধুপ জ্বেলে ১০৮ বার করে জপ )
৫. সর্ব্ব বশীকরনের জন্য- " ওঁ শ্রীং হ্রীং ক্লীং গং গনপতয়ে বর বরদ সর্ব্বজনং মে বশ মানায় স্বাহা "
(প্রতিদিন ১০৮ বার করে জপ )

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :wwগনেw.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180912092819

Tuesday, September 11th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

মতিভ্রম্ যোগ

শুভ সন্ধ‍্যা সকল বন্ধুরা
আজ আমি জোতিষ শাস্ত্রের একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ যোগ নিয়ে আলোচনা করছি।
মতিভ্রম যোগাদি
সংজ্ঞা (১)বৃহস্পতি লগ্নে এবং মঙ্গল লগ্নের সপ্তমে অবস্থিত হলে---মতিভ্রম যোগ
সূচিত হবে৷
সংজ্ঞা (২) ; শনি লগ্নে অবস্থিত হলে এবং মঙ্গল লগ্নে পঞ্চমে, সপ্তমে বা নবমে অবস্থিত হলে---মতিভ্রম যোগ সূচিত হবে৷

সংজ্ঞা (৩) ক্ষীয়মান চন্দের সঙ্গে শনি লগ্নের দ্বাদশে অবস্থিত হলে মতিভ্রম যোগ সূচিত হবে ।
সংজ্ঞা (৪) ;
চন্দ্র এবং বুধ লগ্নের কেন্দে অবস্থিত হয়ে অপর কোনো গ্রহের সঙ্গে যুক্ত বা অপর কোনো গ্রহ দ্বারা পূর্ণদৃষ্ট হলে---মতিভ্রম যোগ সূচিত হবে!
ফলাফল
১)এরূপ জাতক উন্মাদ হয়ে থাকে৷

২)মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেললে---উন্নতি লাভ করা স্বাভাবিক হবে না বরং উন্নতি ব্যাহতই (বাধাপ্রাপ্ত) হয় ৷
৩)অনিদ্রা জনিত কারনে,পরিবারের সদস‍্যদের সঙ্গে অশান্তি করেন

এই রকম হলে উপযুক্ত জোতিষের পরামর্শ নিয়ে পীত মতি,তর্জনী তে ধারন করতে পারেন।
এবং ত্রিপুরা সুন্দরী যন্ত্রম হোম করে স্থাপন করে তার বীজমন্ত্র স্নান করে প্রতিদিন করলে মতিভ্রম্ থেকে মুক্ত হতে পারেন।

এর পর নীল সরস্বতীর মন্ত্র জপ করতে হবে,১০০৮ বার। দশ মহাবিদ্যার অন্যতম দেবী তাঁরা কে নীল সরস্বতী রূপে বন্দনা করা হয়।

নীল সরস্বতীর মূল মন্ত্রঃ
ঐং ওং হ্রীং স্ত্রীং হূং ফট্।

নীল সরস্বতীর মহামন্ত্রঃ
ওং হ্রীং শ্রীং হ্রীং ঐং হূং নীল সরস্বতী ফট্ স্বাহা।

ত্রিপুরা সুন্দরী বুধের দেবতা। বুদ্ধির কারক। তাই জড়বুদ্ধিসম্পন্ন ব্যক্তিগণও ত্রিপুরা সুন্দরীর মন্ত্র জপ করে সুফল পেতে পারেন। যারা নিজে জপ করতে অসামর্থ তাদের পরিবারের যে কোন সদস্য বিশেষতঃ মা, বাবা, ভাই অথবা বোন তাদের হয়ে জপ করতে পারেন।

ত্রিপুরা সুন্দরীর মূলমন্ত্রঃ
"ওঁ এং হ্রীং শ্রীং ত্রিপুরা সুন্দরীয়ৈ নমঃ।"
অথবা "হুম শ্রীং হ্রীং বজ্র ভারচান্যে হুম হুম ফট্ এং।"

প্রিয় বন্ধুরা আমার প্রতিদিনের পোস্ট পড়তে যাদের ভাল লাগছে তারা প্লিজ আমাদের ফেসবুক পেজ ASTRO PLAMIST NEUMEROLOGY CENTER ,type @astropalmist1 এবং আমাদের website :www.apnc.co.inলাইক করতে এবং অন্যদেরও শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন যাতে তারাও পড়ার সুযোগ পান এবং আপনার মত উপকৃত হন। আমি আরও ভালো কিছু লেখা পোস্ট করার অনুপ্রেরণা পাব। কিন্তু দয়া করে কেউ কপি করে এডিট করে নিজের page/group/website /timeline পোস্ট করে নিজেকে ছোট করবেন না।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180911075116

Tuesday, September 11th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

ব্রনযোগ(টিউমার/ক‍্যানসার)

সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
আজ আমি ব্রনযোগ বা টিউমার /ক‍্যানসার কেনো হয় তা নিয়ে আলোচনা করছি, বন্ধুরা আপনারা কমেন্ট করুন,সেয়ার করুন তাহলে আমার লিখতে আগ্ৰহ বেড়ে যাবে।

ব্রনযোগ (টিউমার/ক্যানসার)
সংজ্ঞা
ষষ্টসতি পাপগ্রহ হয়ে যদি লগ্নে ,অষ্টমে,কিংবা দশমে অবস্থিত হয় তবে ব্রনযোগ সূচিত হবে| -
ফলাফল
এরূপ জাতক ক্যানসার রোগে আক্রান্ত হবে৷
মত্তব্য
সমস্ত বিশেষ দোষযুক্ত টিউমারকেই ক্যানসার আখ্যা দেওয়া হয়ে থাকে ডাক্তারদের মতে | তবে জ্যোতিষীর মতে মিথুন, সিংহ, কন্যা, বৃশ্চিক ও মীনলগ্নের জাতকের ষষ্ঠপতি পাপগ্রহ হয়ে থাকে৷
যদি ষষ্টপতি রবি হয়ে থাকে--এবং লগ্নে, অষ্টমে বা দশমে অবস্থিত হয়, তবে মাথার ক্যানসার হতে পারে ৷ মঙ্গল হলে গলা ও ঘাড়; তৎসহ রাহ বা কেতু যদি ষষ্ঠপতির প্রতি পূর্ণদৃষ্টি দেয় বা ষষ্ঠপতির সঙ্গে অবস্থান করে তবে তলপেটে ক্যানসার হতে পারে; শনি ষষ্ঠপতি হলে--পায়ের ক্যানসার হতে পারে। পাপযুক্ত বুধ ও ক্ষীন চন্দ্র যষ্টপতি হলে বা পাপগ্রহ দ্বারা দৃষ্ট হলেও ক্যানসার হতে পারে৷
নিচের চার্ট লক্ষ্য করুন---জাতিকার বৃশ্চিক লগ্নে জন্ম---পাপগ্রহ মঙ্গল লগ্নের দশমে অবস্থিত-এবং পাপগ্রহ শনি দ্ধারা ঐ মঙ্গল পূর্ণরূপে দৃষ্ট যদিও বৃহস্পতি ,দশমে মঙ্গলের সঙ্গে সহাবস্থান সম্বন্ধে আবদ্ধ-~কিন্তু তাতে কতটা শুভ আর হবে?- জাতক-জাতিকা মলনালীর ক্যানসারে আক্রান্ত হবে৷ মলনালী, গুহ্যদ্বার ইত্যাদির ওপর মঙ্গলের অধিকার ৷
প্রতিকার:১যষ্ঠপতির প্রতিবিধান জোতিষীক ।
২)মঙ্গলের জপ:ঔঁ হূং শ্রীং মঙ্গলায়১০০৮বার স্নান করে।
৩)২টি থানকুনি পাতা চিবিয়ে ১গ্লাস জল,সকালে(৬.০৪)
৪)দূপুরের আহারের সঙ্গে ১০০গ্ৰাম করলা সেদ্ধ।
৫)সন্ধ্যায় মহামৃত‍্যুজ্ঞয় যন্ত্রমের সামনে ঔঁ জূস স্বাহা ১০০৮ বার।
মহামৃত‍্যুজ্ঞয় জপ(১৮ বার)

ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।
----------------------------------------------

প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর।।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180911074405

Monday, September 10th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

রত্ন ছাড়াও পীড়িত গ্ৰহের প্রতিবিধান

রত্ন ছাড়াও পীড়িত গ্ৰহের প্রতিবিধান

সুপ্রভাত
গ্ৰহ পীড়াই সবসময় রত্নের প্রয়োজন হয় না।পীড়িত গ্ৰহের জপ ,ধ‍্যান,প্রনাম,তার ইষ্টদেবীর ছবি বা যন্ত্রমের সামনে নিষ্ঠা সহকারে করলে ভালো ফল পাওয়া যায় তবে তার জন‍্য ভালো জোতিষী বা গ্ৰহাচার্যের পরামর্শ প্রয়োজন।এছাড়াও কিছু টোটকা দিলাম প্রতিটি গ্ৰহের আমার দীর্ঘ জোতিষিক অভিজ্ঞতা থেকে,নিয়মিত করে দেখুন ভালো ফল পাবেন।(এর আগে অনেক বার আমার পেজ ,এফ বি,ও ওয়েব সাইটে পৌষ্ট করেছি )

জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে একটি রাশিচক্রে দু’রকমের গ্রহ থাকে। নৈসর্গিক শুভ গ্রহ ও অশুভ গ্রহ। শুভগ্রহ জাতকের জীবনে শুভ ফল দিয়ে থাকে। ঠিক একই রকম অশুভ গ্রহ অশুভ ফল প্রদান করে থাকে, বিশেষ করে অশুভ গ্রহের দশাকালে জাতককে নানা ভাবে নাস্তানাবুদ হতে হয়। কোনও গ্রহই শুভ বা অশুভ নয়। গ্রহের রাশিচক্রে অবস্থান, মাঙ্গলিক অবস্থান ও ভাবগত ভাবে অবস্থানের ওপর গ্রহের শুভাশুভত্ব নির্ভর করে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, অশুভ গ্রহের কুপ্রভাব থেকে কী করে রেহাই পাওয়া যায় ? জ্যোতিষ ও তন্ত্রমতে অশুভ গ্রহের প্রতিকারের বহু উপায় আছে।
দানের মাধ্যমে কিভাবে প্রতিকার পাওয়া সম্ভব দেখে নেওয়া যাক -
• যদি রবি অশুভ হয় তাহলে প্রতি রবিবার উপবাস করে গম, আখ, আখের গুড়, তামা দান করলে ভাল ফল পাওয়া যায়। এছাড়া প্রতিদিন তামার পাত্রে জল রেখে সূর্যমন্ত্র সাতবার জপ করে সেই জল সূর্যের উদ্দেশ্যে অর্ঘ্য দিলে অশুভ রবিকে তুষ্ট করা সম্ভব। এছাড়া কাঁচা নুন খাবেন না এবং তামার পাত্রে কিছু খাবেন না।
• যদি চন্দ্র অশুভ হয় তাহলে প্রতি সোমবার উপবাস করলে সুফল পাওয়া যায়। এছাড়া প্রতি সোমবার দুধ, চাল, দই, রুপো কোনও মহিলাকে দান করলে ভাল ফল পাওয়া যাবে। বাড়ির মহিলাদের সম্মান দিতে হবে। বয়সে ছোট মহিলাদের প্রীতি ও স্নেহ প্রদান করতে হবে।
• মঙ্গল খারাপ থাকলে মঙ্গলবার উপবাস থেকে মুসুর ডাল, মিষ্টি দান করলে ভাল ফল পাওয়া যাবে।
• বুধ অশুভ হলে প্রতি বুধবার উপবাস করে সবুজ মুগ ডাল, সবুজ বস্ত্র দান করলে অশুভ বুধকে তুষ্ট করা যাবে।
• বৃহস্পতি অশুভ হলে প্রতি বৃহস্পতিবার উপবাস করে কাঁচা হলুদ জলে দিয়ে স্নান করলে এবং হলুদ বস্ত্র দান করলে শুভ ফল পাওয়া যেতে পারে।
• শুক্র যাদের অশুভ, তারা প্রতি শুক্রবার উপবাস করে দই, চাল, দুধ গরুকে খাওয়ান। অন্তত নিজের খাবারের কিছুটা অংশ গরুকে খাওয়াতে হবে। এছাড়া নারীদের সম্মান করলে শুভ ফল লাভ সম্ভব।
• শনি অশুভ হলে প্রতি শনিবার উপবাস করে তিলের তেল একটি লোহার পাত্রে এবং নীল রঙের বস্ত্র দান করতে হবে। ওই দিন মদিরা পান করবেন না। যদি সম্ভব হয় ভৈরব নাথের মন্দিরে গিয়ে মদিরা দান করে আসুন।
• অশুভ রাহু থাকলে প্রতি শনিবার উপবাস করতে হবে। এছাড়া ওইদিন কালো বস্ত্র, কালো সরষে জমাদারকে দান করবেন। এছাড়া কোনও মহিলার বিয়েতে কায়িক পরিশ্রমের মাধ্যমে বা আর্থিক ভাবে সাহায্য করবেন।
• কেতু অশুভ হলে প্রতি শনিবার উপবাস করবেন। এছাড়া মিষ্টি, রুটি কুকুরকে খাওয়াবেন। পুরুষরা ডান কানে একটি সোনার দুল পড়বেন, অবশ্যই শুভ ফল পাবেন।
তার পর নবগ্ৰহ উপাসনা তাদের বা ইষ্টদেবীর যন্ত্রমের সামনে।

যারা নবগ্রহের অশুভ শক্তিকে পরাভূত করে শান্তি আনয়ন করতে চান সেই সাধকের জন্য নবগ্রহ মন্ত্র ও নবগ্রহ গায়ত্রী মন্ত্র জপ করা অপরিহার্য। বিষ্ণুধর্মোত্তরে উল্লেখিত হয়েছে—–
“গোচরে বা বিলগ্নে বা সে গ্রহারিষ্টসূচকাঃ। পূজয়ে তান্‌ প্রযন্তেন পূজিতাঃ স্যুঃ শুভপ্রদাঃ।।”
অর্থাৎ— গোচরে বা জন্মকুণ্ডলীতে যে গ্রহ অনিষ্টকারক, তার শান্তি করিয়ে প্রসন্নতা লাভ করানো প্রয়োজন। প্রসন্ন হয়ে সেই গ্রহ শুভ ফল প্রদান করেন। নবগ্রহ পূজা ও নবগ্রহের গায়ত্রী মন্ত্র জপের দ্বারা গ্রহগণের শান্তি অতি শীঘ্রই হয়ে থাকে।

সূর্য্য
———
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্য্যায়। জপ সংখ্যা – ৬০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভাস্করায় বিদ্মহে মহাতেজায় ধীমহিঃ তন্নঃ সূর্যঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ জবাকুসুমসংকাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্। ধ্বান্ত্যারিং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোঽস্মি দিবাকরম্॥
ইষ্টদেবতা – মাতঙ্গী।
ধারণরত্ন – চুনী, ধূপ – গুগগুল, বার – রবিবার, প্রশস্ত সময় – সকাল ১২ টা পর্যন্ত।

চন্দ্র
———
মন্ত্র – ওঁ ঐং ক্লীং সোমায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১৫০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ক্ষীরপুত্রায় বিদ্মহে অমৃতত্বায় ধীমহিঃ তন্নঃ চন্দ্রঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ দধিশঙ্খতুষারাভং ক্ষীরোদার্ণবসম্ভবম্। নমামি শশিনং ভক্ত্যা শম্ভোর্মুকুটভূষণম্॥
ইষ্টদেবতা – কমলা।
ধারণরত্ন – মুক্তা, ধূপ – সরলকাষ্ঠ, বার – সোমবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যা ৬-৯ পর্যন্ত।

মঙ্গল
———-
মন্ত্র – ওঁ হুং শ্রীং মঙ্গলায়ঃ। জপ সংখ্যা – ৮০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ অঙ্গারকায় বিদ্মহে শক্তিহস্তায় ধীমহিঃ তন্নঃ ভৌমঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ ধরণীগর্ভসম্ভূতং বিদ্যুৎপুঞ্জসমপ্রভম্। কুমারং শক্তিহস্তঞ্চ লোহিতাঙ্গং নমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – বগলামুখী।
ধারণরত্ন – প্রবাল, ধূপ – দেবদারু, বার – মঙ্গলবার, প্রশস্ত সময় – সকাল ১২ টা পর্যন্ত।

বুধ
——-
মন্ত্র – ওঁ ঐং শ্রীং শ্রীং বুধায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সৌম্যরূপায় বিদ্মহে বাণেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ বুধঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ প্রিয়ঙ্গুকলিকাশ্যামং রূপেণাপ্রতিমং বুধম। সৌম্যং সর্বগুণোপেতং তং বুধং প্রণাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ষোড়োশী অথবা ত্রিপুরভৈরবী।
ধারণরত্ন – পান্না, ধূপ – সঘৃত দেবদারু, বার – বুধবার, প্রশস্ত সময় – বেলা ১২টা পর্যন্ত।

বৃহস্পতি
—————-
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং ক্লীং হুং বৃহস্পতয়ে। জপ সংখ্যা -১৯০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ আঙ্গিরসায় বিদ্মহে দণ্ডায়ুধায় ধীমহিঃ তন্নঃ জীবঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ দেবতানাং ঋষিণাঞ্চ গুরুং কনকসন্নিভম্। বন্দ্যভূতং ত্রিলোকেশং তং নমামি বৃহস্পতিম্॥
ইষ্টদেবতা – তারা।
ধারণরত্ন – পোখরাজ, ধূপ – দশাঙ্গ, বার – বৃহস্পতিবার, প্রশস্ত সময় – বেলা ১২ পর্যন্ত।

শুক্র
———
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায়। জপ সংখ্যা – ২১০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভৃগুসুতায় বিদ্মহে দিব্যদেহায় ধীমহিঃ তন্নঃ শুত্রঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ হিমকুন্দমৃণালাভং দৈত্যানাং পরমং গুরুম্। সর্বশাস্ত্রপ্রবক্তারং ভার্গবং প্রণমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ভুবনেশ্বরী।
ধারণরত্ন – হীরা, ধূপ – গুগুল, বার – শুক্রবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।

শনি
———
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সূর্যপুত্রায় বিদ্মহে মৃত্যুরূপায় ধীমহিঃ তন্নঃ সৌরিঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ নীলাঞ্জনসমাভাসং রবিপুত্রং যমাগ্রজম্। ছায়ায়া গর্ভসম্ভূতং তং নমামি শনৈশ্চরম্॥
ইষ্টদেবতা – দক্ষিণকালিকা।
ধারণরত্ন – নীলা, ধূপ – কৃষ্ণাগুরু, বার – শনিবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।

রাহু
———
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং রাহবে। জপ সংখ্যা – ১২০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ শিরোরূপায় বিদ্মহে অমৃতেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ রাহুঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ অর্দ্ধকায়ং মহাঘোরং চন্দ্রাদিত্যবিমর্দকম্। সিংহিকায়াঃ সুতং রৌদ্রং তং রাহুং প্রণমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ছিন্নমস্তা।
ধারণরত্ন – গোমেদ, ধূপ – দারুচিনি, বার – শনি/মঙ্গল বার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।

কেতু
———
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং ঐং কেতবে। জপ সংখ্যা – ২২০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ গদাহস্তায় বিদ্মহে অমৃতেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ কেতুঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ পলালধূমসঙ্কাশং তারাগ্রহবির্মদকম্। রৌদ্রং রৌদ্রাত্মকং ক্রূরং তং কেতুং প্রণমাম্যহং॥
ইষ্টদেবতা – ধূমাবতী।
ধারণরত্ন – ক্যাটস্ আই, ধূপ – মধুযুক্ত দারুচিনি, বার – শনি/মঙ্গল বার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা
অছাড়া প্রত‍্যেক বাড়িতে শ্রীযন্ত্রম, ধনদা যন্ত্রম সূর্য যন্ত্রম এবং দূর্গা যন্ত্রম রাখতে পারে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180910090836

Sunday, September 9th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

হস্ত বিচারে তর্জনীর ভূমিকা

হস্ত বিচারে তর্জনীর ভূমিকা

কৌসিকী অমাবস‍্যায় সকলে ভালো থাকুন ও সুস্থ থাকুন।
নিজের তর্জনীর মাপ মিলিয়ে দেখে নিন আপনার ভাগ্য কেমন—

• যদি তর্জনী ও মধ্যমার মাপ প্রায় এক হয়, তা হলে বুঝতে হবে ব্যক্তির অর্থভাগ্য খুব ভাল। এই ব্যক্তি যেকোনও জায়গায় নেতৃত্ব দিতে পারে।

• যাঁর তর্জনীর দৈর্ঘ্য মধ্যমার থেকে বেশি হয়, তিনি খুব অহঙ্কারী হন। এঁরা নিজেকেই শ্রেষ্ঠ মনে করেন।

• তর্জনীর দৈর্ঘ্য অন্যান্য আঙুলগুলির থেকে অস্বাভাবিক ভাবে কম যাঁদের হয়, তাঁরা খুব উদাসীন হন।

• যাঁদের তর্জনীর মাপ অনামিকার থেকে বেশি হয়, তাঁরা অত্যন্ত উত্তেজিত হয়ে নিজের কাজ নিজেই পণ্ড করেন।

• অনামিকা ও তর্জনী সমান মাপের হলে তাঁর অর্থভাগ্য ভাল হয়।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180909083421

Saturday, September 8th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

কৌসিকী অমাবস্যা ও মা তারা

কৌসিকী অমাবস্যা ও মা তারা

শুভ রাত্রি সকল বন্ধুরা
কাল রাত্রি২.৪৩মিঃ কৌসিকী মাবস‍্যা লাগবে, রবিবার পালন ।আজকে এই নিয়ে লিখছি, আশা করি সকলের ভালো লাগবে।ঐদিন বাড়ির সকলে নিচের দেওয়া বৃহস্পতি ও তার ইষ্টদেবী তারার বীজমন্ত্র ঘীয়ের প্রদীপ ও চন্দন ধূপ জ্বেলে দক্ষীন দিকে মুখ করে করলে,অর্থ,মান,যশ বৃদ্বি পাবে ওসমূহ বিপদ থেকে মুক্ত হবে।
কৌশিকী অমাবস্যা তিথি কাকে বলা হয়?
কৌশিকী অমাবস্যা অন্য সব অমাবস্যার থেকে একটু আলাদা কারণ, তন্ত্র শাস্ত্র মতে ভাদ্র মাসের এই তিথিটি একটি বিশেষ। কারণ, অনেক কঠিন ও গুপ্ত সাধনা এই দিনে করলে আশাতীত ফল মেলে। সাধক কুন্ডলিনী চক্রকে জয় করতে পারেন। বৌদ্ধ ধর্মে ও হিন্দু তন্ত্রে এই দিনের এক বিশেষ মহত্ব আছে। তন্ত্র মতে এই রাতকে তারা রাত্রিও বলা হয় ও এক বিশেষ মুহুর্তে স্বর্গ ও নরক এই দুই এর দুয়ার মুহূর্তের জন্য উম্মুক্ত হয় ও সাধক নিজের ইচ্ছা মতো ধনাত্মক অথবা ঋণাত্মক শক্তি নিজের সাধনার মধ্যে আত্মস্থ করতে পারেন ও ‘সিদ্ধি লাভ’ করতে পারেন।
“কৌশিকী” শব্দটা এসেছে “কোষ” এবং, “কুশ” শব্দ থেকে। শাস্ত্র মতে দেবী কৌশিকীর আবির্ভাব হয়, - দেবী গৌরীর দেহ কোষ থেকে এবং, তিনি শুম্ভ ও নিশুম্ভ নামক দৈত্যদিগকে বধ করেন। আমরা জানি যে, শাস্ত্র মতে কোষ পাঁচটি – ১। অন্নময় কোষ, ২। প্রাণময় কোয, ৩। মনোময় কোষ, ৪। বিজ্ঞানময় কোষ এবং, ৫। আনন্দময় কোষ।
ভাদ্রমাসে রবি গ্রহ (‘প্রাণ’ বা জীবাত্মার কারক) নিজ গৃহে অর্থাৎ, সিংহ রাশিতে অবস্হান করে। আর, অমাবস্যা তখনই হয় যখন, রবি ও চন্দ্র (মনের কারক) একই রাশিস্থ থাকে বা রবি ও চন্দ্র ১২ডিগ্রীর মধ্যে সহাবস্থান করে এবং, সেই দিনটা যদি “সোমবার” হয় তখনই বলা হয় সোমাবতী (চন্দ্রের এক নাম ‘সোম’) অমাবস্যা। এই দিনটি আমাদের ‘প্রাণময় কোষ’-এর নির্দেশ করে বা জীবনী শক্তি নির্দেশ করে।

কাল কৌশী অমাবস্যা। তারাপীঠে মা তারার বিশেষ পূজা । এই পূজাকে কেন্দ্র করে সেখানে অনেক ভক্ত সমাগম হবে। দশমহাবিদ্যার দ্বিতীয় বিদ্যা হলেন তারা দেবী । নারদ পঞ্চরাত্রে বলে – “সতী নামে যিনি দক্ষের গৃহে জন্ম নিয়েছিলেন তিনি কৈবল্যদায়িনী । তাঁর এক নাম একজটা । সকল ভূতবর্গকে তিনি তারণ করেন- তাই তাঁর নাম তারা । তিনি বাকশক্তি প্রদান করেন এই জন্য তাঁর একনাম নীলসরস্বতী । অন্যদিকে তিনি উগ্রমূর্তি বলে উগ্রতারিনী নামেও খ্যাতা । তিনি উগ্র বিপদ থেকে রক্ষা করেন তাই তিনি উগ্র তারা । ( নারদ পঞ্চরাত্র, ৩/২ )

দক্ষগৃহে যোৎপন্না সতী নাম্নেতি কীর্তিতা ।
কৈবল্যদায়িনী যস্মাৎ তস্মাদেকজটা স্মৃতা ।।
তারকত্বাৎ সদা তারা লীলয়া বাকপ্রদা যতঃ ।
নীলসরস্বতী প্রোক্তা উগ্রত্বাদুগ্রতারিণী ।।
উগ্রাপত্তারিণী যস্মাদুগ্রতারা প্রকীর্তিতা ।
( নারদ পঞ্চরাত্র )

সতী বিনা আমন্ত্রণে পিতার গৃহে যেতে চাইলে ভগবান শিব বাধা দান করলে দেবী সতী দশমহাবিদ্যা রূপ ধারন করেন । কালীরূপের পর তারা দেবীর আবির্ভাব । দেবী নিজেই তারা রূপের পরিচয়ে বলেছেন- “শ্যামবর্ণা তু যা দেবী স্বয়মূর্ধ্বে ব্যবস্থিতা’ – এর অর্থ , শ্যামবর্ণা যে দেবী ঊর্ধ্বে বিরাজ করছেন তিনিই মহাবিদ্যা তারা। ‘স্বতন্ত্র তন্ত্র’ শাস্ত্রে এই দেবীর পরিচয়ে বলা হয়েছে নীশিথে উগ্র বিপদ থেকে তিনি তারণ করেন বলে তাঁর নাম উগ্রতারা । মেরুর পশ্চিমকূলে চোল নামক এক হ্রদ আছে । বলা হয় সেখানেই তারা দেবী আবির্ভূতা হন । ‘তন্ত্রসার’ মতে তারা মন্ত্রে চৈতন্য লাভ করলে জীব অচীরেই মুক্তি লাভ করে । আবার তিনি বাক শক্তির অধিকারীনি বলে মা তারার সাধক সর্ব শাস্ত্রে পাণ্ডিত্য ও ধনবান হন । দেবী তারার ধ্যান মন্ত্র অনুযায়ী তিনি খর্বা, লম্বোদরী, ভীমা, ব্যাঘ্র চর্ম পরিহিতা। তিনি জলন্ত চিতার মধ্যে অবস্থান করেন। দেবী চতুর্ভুজা- খড়গ, কাটারী, খর্পর ও পদ্ম ধারন করে থাকেন । তাঁর কেশরাশি একটি পিঙ্গল জটা বদ্ধ । দেবীর মস্তকে সর্প রূপী মহাদেব থাকেন । তিনি নব যৌবন সম্পন্না ও স্ত্রীজনোচিত অলঙ্কারে ভূষিতা । দেবীর ললাটে শ্বেত অস্থি নির্মিত চারটে পট্টি ও নর কপালের ভূষন থাকে। ঘন নীল গাত্র বর্ণ দেবীর । নয়ন তিনটি বালসূর্যের মতো রক্তাভ অথচ করুণা মাখা । দেবী বিশ্ব ব্যাপক জলে শ্বেত পদ্মের ওপর অধিষ্ঠান করেন । দেবীর অপর একটি ধ্যান মন্ত্রে তাঁকে নাগ যজ্ঞ উপবীত ধারিনী ও সর্প বিভূষনা বলা হয়েছে । এছাড়া তিনি প্রত্যালীঢ় ভঙ্গিতে শিবের উপরে অবস্থিতা বলা হয় ।

দেবী তারার আট রূপ- উগ্রতারা, ভদ্রকালী, মহোগ্রা, নীলসরস্বতী, তারিনী, মহানীলসরস্বতী, একজটা ও বজ্রা । পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমে মা তারার মন্দির দেখা যায় । বলা হয় মন্দির সংলগ্ন মহাশ্মশানে শ্বেত শিমূল বৃক্ষ তলে দেবী সতীর ঊর্ধ্ব নয়নের তারা পতিত হয়েছিল । এই মহা শ্মশানে মহাসাধক বামাক্ষ্যাপা বশিষ্ঠ সিদ্ধপিঠে বসে সাধনা করে সিদ্ধ হন । মহাসাধক বামদেবের সাথে মা তারার বাৎসল্যের ক্রীড়া ক্ষেত্র ছিল এই মহা শ্মশান । আসুন সকলে মা তারার চরণে প্রনাম জানাই । জয় বামদেব । জয় মা তারা ।

কাল কৌশী অমাবস্যা। ভাদ্রমাসের অমাবস্যার নাম কৌশি অমাবস্য অর্থাৎ যজ্ঞাদী কর্মের জন্য যে কুশ ব্যবহৃত হয় সেই কূশ তোলার উপযুক্ত তিথি।শয়ন একাদশীতে যখন শ্রী বিষ্ণু শয়ন করেন তখন যেকোন তিথিতে বিষ্ণুর রোম স্বরূপ কুশ তোলা নিষেধ এতে ভগবানের বিশ্রামে ব্যঘাত হয়, তাই একমাত্র ভাদ্র অমাবস্যাতে কুশ তোলার তিথি হিসেবে নির্ধারিত আছে ।তাই এই তিথির নাম কৌশি অমাবস্যা ।

।।মা তারা ।।

তারা হিন্দু দেবী কালীর একটি বিশিষ্ট রূপ। ইনি দশমহাবিদ্যার দ্বিতীয় মহাবিদ্যা। কালীর মতোই তারা ভীষণা দেবী। তারার বিভিন্ন রূপান্তর উগ্রতারা, নীল সরস্বতী, কুরুকুল্লা তারা, খদির বাহিনী তারা, মহাশ্রী তারা, বশ্যতারা, সিতাতারা, ষড়ভূজ সিতাতারা, মহামায়া বিজয়বাহিনী তারা ইত্যাদি। বৌদ্ধধর্মেওতারাদেবীর পূজা প্রচলিত। তারার মূর্তিকল্পনা কালী অপেক্ষাও প্রাচীনতর।[১] কোনো কোনো মতে তারা দুর্গা বা চণ্ডীর রূপান্তর। পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলারতারাপীঠে অবস্থিত দেবী তারার মন্দির বিখ্যাত।

তারাপীঠ

বাংলার অন্যতম প্রধান পূজিত দেবী হল কালী। নানা রূপে, নানা জটিল বিমূর্ততায় বাংলা জুড়ে এই শক্তির দেবী পূজিত হন।

হিন্দু পুরাণ অনুসারে, শিবের রুদ্র তাণ্ডবের ফলে সতীর দেহের নানা অংশ বহু স্থানে ছড়িয়ে পড়েছিল। তার থেকে ভারত জুড়ে বিভিন্ন সতীপীঠের জন্ম হয়েছে। তারাপীঠকেও ৫১টি সতীপীঠের অন্যতম বলে মনে করা হয়। সতীর চোখের ঊর্ধ্বনেত্রের মণি অর্থাৎ তারা পড়ায় দ্বারকা নদীর পুব পাড়ের চণ্ডীপুর আজ তারাপীঠ। তবে তারাপীঠের আরও বেশি মাহাত্ম্য শক্তিপীঠ বা মহাপীঠ হিসাবে। কথিত আছে, সাধক বশিষ্ঠ দ্বারকার কুলে মহাশ্মশানের শ্বেত শিমূলের তলে পঞ্চমুণ্ডির আসনে বসে তারামায়ের সাধনায় সিদ্ধিলাভ করেন। তবে, সে দিনের শিমূল গাছ আজ আর নেই। খরস্রোতা দ্বারকাও আজ হেজেমজে নোংরা খাল। জনারণ্যে হারিয়ে গেছে মহাশ্মশানের ভয়াবহতা। ব্রহ্মার মানসপুত্র বশিষ্ঠর মা তারাসিদ্ধপীঠ এই তারাপীঠ আরও অনেকেরই সাধনপীঠ –- তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সাধক বামাক্ষ্যাপা।

বণিক জয় দত্তের তৈরি করে দেওয়া তারামায়ের মন্দিরটি আজ আর নেই। বর্তমানের উত্তরমুখী আটচালা মন্দিরটি ১২২৫ বঙ্গাব্দে তৈরি করান মল্লারপুরের জগন্নাথ রায়। দেবী এখানে তারাময়ী কালী – মুখমণ্ডল ছাড়া সারা অঙ্গ বসনে আবৃত। সন্ধ্যায় দর্শন মেলে মূল দ্বিভুজা ছোট্ট মূর্তির। এর দুটি হাত, গলায় সাপের মালা, পবিত্র সুতোয় অলঙ্কৃত, বাঁ কোলে শিব স্তন্য পান করছে। শত শত বছরের পুরনো বিশ্বাস, এই মন্দিরে প্রার্থনা করে কোনও ভক্ত খালি হাতে ফেরে না।

তারাপীঠের মন্দিরে সারা বছরই জনসমাগম হয় এবং প্রতিদিনই এখানে গরিবদের খাওয়ানো হয়। প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ ভক্ত এখানে পুজো দিতে আসেন। মহাপীঠ বলে পরিচিত এই মন্দির, হিন্দুদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র ধর্মস্থান। বলা হয়, তুমি যদি সৎ হও, তবে তুমি পৃথিবীর যেখানেই থাকো এবং যে ধর্মাচরণই করো না কেন, মা তারার আর্শীবাদ সর্বদা তোমার সঙ্গে থাকবে এবং তোমার আশা পূরণে সহায়তা করবে। তোমার হৃদয় ও মনের যাবতীয় যন্ত্রণা তিনি দূর করবেন।

দেবী দর্শনের পর ঘুরে নিতে পারো বামাক্ষ্যাপার সমাধিমন্দির। এখানে রয়েছে সাধকের মূর্তি।

কলকাতা থেকে ২৬৪ কিলোমিটার দূরে তারাপীঠে আসা যায় হাওড়া থেকে ট্রেনে। নামতে হয় রামপুরহাট বা তারাপীঠ রোড স্টেশন

তারাপীঠ মন্দির
উত্তরমুখী আটচালা মন্দিরটি লাল ইঁটে নির্মিত। এর ভিতের দেওয়াল বেশ মোটা। উপরিভাগে শিখর পর্যন্ত একাধিক ধনুকাকৃতি খিলান উঠেছে। চারচালার ওপরে চার কোণে চারটি ছোট ছোট চূড়া অবস্থিত। মন্দিরের চূড়ায় একটি তামার পত্তাকাসহ ত্রিশীল তিনটি পদ্ম ভেদ করে উঠেছে। মন্দিরের প্রবেশপথের মধ্য খিলানের ওপর দুর্গার প্রতিকৃতি রয়েছে। উত্তরদিকে বামপাশের খিলানের ওপর

কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের ঘটনা, ভীষ্মের শরশয্যা, অশ্বত্থমা হত প্রভৃতি মহাভারতের কাহিনী উৎকীর্ণ রয়েছে। মন্দিরের উত্তর ভিতের পূর্বদিকে সীতাহরণ, অকালবোধন, রাম ও রাবণের যুদ্ধের দৃশ্য এবং পশ্চিমদিকে কৃষ্ণলীলার চিত্র খোদিত। ১২ ফুট X ৬ ফুট মাপের মন্দিরের গর্ভগৃহে দেবীমূর্তি সংস্থাপিত।শিশু শিবকে স্তন্যপানরতা তারার মূল প্রস্তরমূর্তিটি একটি তিন ফুট উঁচু ধাতব মূর্তির মধ্যে রাখা থাকে। দর্শনার্থীরা সাধারণত ধাতব মূর্তিটিই দর্শন করে থাকেন। এই মূর্তিটি তারা দেবীর ভীষণা চতুর্ভূজা, মুণ্ডমালাধারিণী এবং লোলজিহ্বা মূর্তি। এলোকেশী দেবীর মস্তকে রৌপ্যমুকুট থাকে। বহির্মূর্তিটি সাধারণট শাড়ি-জড়ানো অবস্থায় গাঁদা ফুলের মালায় ঢাকা অবস্থায় থাকে। মূর্তির মাথার উপরে থাকে একটি রূপোর ছাতা। মূর্তিটির কপালে সিঁদুর লেপা থাকে। পুরোহিতেরা সেই সিঁদুরের টীকা পরিয়ে দেন দর্শনার্থীদের। প্রতিকৃতি বিগ্রহের নীচে গোল্কার বেদীতে দুটি রূপোর পাদপদ্ম থাকে। ভক্তরা নারকেল, কলা বা রেশমি শাড়ি দিয়ে দেবীর পূজা দেন। তারাদেবীর মূল মূর্তিটিকে "তারার কোমল রূপের একটি নাটকীয় হিন্দু প্রতিমা" বলে অভিহিত করা হয়েছে।

ভূগোল
তারাপীঠ বীরভূম জেলার মারগ্রাম থানার অধীনস্থ সাহাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের একটি ছোটো গ্ৰাম।

পশ্চিমবঙ্গতে তারাপীঠ এর অবস্থান

স্থানাঙ্ক২৪°০৭′ উত্তর ৮৭°৪৮′ পূর্বস্থানাঙ্ক: ২৪°০৭′ উত্তর ৮৭°৪৮′ পূর্ব | দেশভারত Stateপশ্চিমবঙ্গ জেলাসমূহ বীরভূম নিকটবর্তী শহররামপুরহাট।

এটি দ্বারকা নদীর তীরে অবস্থিত। প্লাবন সমভূমির সবুজ ধানক্ষেতের মধ্যে এই তীর্থস্থান অবস্থিত। কিছুকাল আগেও বাংলার সাধারণ মাটির বাড়ি আর মেছোপুকুরে ভরা গ্রামের থেকে তারাপীঠের খুব একটা পার্থক্য ছিল না। বর্তমানে অবশ্য তীর্থমাহাত্ম্যের কারণে প্রচুর জনসমাগম হওয়ায় গ্রামটি ছোটোখাটো শহরের আকার নিয়েছে। জেলার রামপুরহাট মহকুমার সদর রামপুরহাট শহর থেকে ছয় কিলোমিটার দূরে তারাপীঠ অবস্থিত। রামপুরহাট ও চাকপাড়ার 'তারাপীঠ রোড' রেল স্টেশনদুটি তারাপীঠের নিকটতম রেল স্টেশন।

কিংবদন্তি ও গুরুত্ত্ব

তারাপীঠ মন্দিরের উৎস ও তীর্থমাহাত্ম্য সম্পর্কে একাধিক কিংবদন্তি লোকমুখে প্রচারিত হয়ে থাকে। এগুলির মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ কিংবদন্তি হল "শক্তিপীঠ" ধারণাটির সঙ্গে যুক্ত পৌরাণিক কাহিনিটি। শিবের স্ত্রী সতী তাঁর পিতা দক্ষের "শিবহীন" যজ্ঞ সম্পাদনার ঘটনায় অপমানিত বোধ করে। স্বামীনিন্দা সহ্য করতে না পেরে তিনি যজ্ঞস্থলেই আত্মাহুতি দেন। এই ঘটনায় শিব ক্রুদ্ধ হয়ে সতীর দেহ কাঁধে নিয়ে প্রলয়নৃত্য শুরু করেন। তখন বিষ্ণু শিবের ক্রোধ শান্ত করতে সুদর্শন চক্র দ্বারা সতীর দেহ খণ্ডবিখণ্ড করে দেন। সতীর দেহ একান্নটি খণ্ডে ছিন্ন হয়ে পৃথিবীর নানা স্থানে পতিত হয়। এইসকল স্থান "শক্তিপীঠ" নামে প্রসিদ্ধি লাভ করে। পশ্চিমবঙ্গেও এই রকম একাধিক শক্তিপীঠ অবস্থিত। এগুলির মধ্যে সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ পীঠ হল কালীঘাট ও তারাপীঠ। সতীর তৃতীয় নয়ন বা নয়নতারা তারাপুর বা তারাপীঠ গ্রামে পড়ে এবং প্রস্তরীভূত হয়ে যায়। ঋষি বশিষ্ঠ প্রথম এই রূপটি দেখতে পান এবং সতীকে তারা রূপে পূজা করেন। অপর একটি কিংবদন্তি অনুসারে: সমুদ্র মন্থনের সময় উত্থিত হলাহল বিষ পান করার পর বিষের জ্বালায় শিবের কণ্ঠ জ্বলতে শুরু করে। এই সময় তারাদেবী শিবকে আপন স্তন্য পান করিয়ে তাঁর জ্বালা নিবারণ করেন। স্থানীয় কিংবদন্তী অনুসারে, বশিষ্ঠ তারাপীঠ নামে প্রসিদ্ধ এই তীর্থে দেবী সতীর পূজা শুরু করেন। পীঠস্থানগুলির মধ্যে তারাপীঠ একটি "সিদ্ধপীঠ", অর্থাৎ এখানে সাধনা করলে সাধক জ্ঞান, আনন্দ ও সিদ্ধি বা অলৌকিক ক্ষমতা প্রাপ্ত হন।

লোকমুখে প্রচারিত একটি কিংবদন্তী অনুসারে, বশিষ্ঠ এখানে তারাদেবীর তপস্যা করেছিলেন। কিন্তু তিনি অসফল হন। তখন তিনি তিব্বতে গিয়ে বিষ্ণুর অবতার বুদ্ধের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। বুদ্ধ তাঁকে বামমার্গে মদ্যমাংসাদি পঞ্চমকার সহ তারাদেবীর পূজা করতে বলেন। এই সময় বুদ্ধ ধ্যানযোগে জানতে পারেন মন্দিরে তারামূর্তি প্রতিষ্ঠা করে পূজার করার আদর্শ স্থান হল তারাপীঠ। বুদ্ধের উপদেশক্রমে বশিষ্ঠ তারাপীঠে এসে ৩ লক্ষ বার তারা মন্ত্র জপ করেন। তারাদেবী প্রীত হয়ে বশিষ্ঠের সম্মুখে উপস্থিত হন। বশিষ্ঠ দেবীকে অনুরোধ করেন বুদ্ধ যে শিশু শিবকে স্তন্যপানরতা তারাদেবীকে ধ্যানে দেখেছিলেন, দেবী যেন সেই রূপেই তাঁকে দর্শন দেন। দেবী সেই রূপেই বশিষ্ঠকে দর্শন দেন এবং এই রূপটি প্রস্তরীভূত হয়। সেই থেকে তারাপীঠ মন্দিরে শিশু শিবকে স্তন্যপানরতা মূর্তিতে দেবী তারা পূজিত হয়ে আসছেন।
শাক্তধর্মের তারাপীঠ ও বৈষ্ণবধর্মের নবদ্বীপ বাঙালি হিন্দুদের নিকট সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ তীর্থ রূপে পরিগণিত হয়।

শ্মশানঘাট
শহরের এক কোণে নদীর ধারে ঘন অরণ্য বেষ্টিত তারাপীঠ শ্মশানটি অবস্থিত। শ্মশানটি লোকালয় থেকে দূরে। তারাপীঠের শ্মশানটি শক্তিপীঠের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। লোকবিশ্বাস অনুযায়ী, তারা দেবীকে শ্মশানের অন্ধকারে বলিপ্রদত্ত ছাগের রক্ত পান করতে দেখা যায়।

তন্ত্রসাধকরা
বিশ্বাস করেন নরকঙ্কাল ও শ্মশানক্ষেত্র তারা দেবীর বিশেষ প্রিয়। দেবীর যে সকল চিত্র আঁকা হয়ে থাকে, তাতে তাঁকে শ্মশানক্ষেত্রনিবাসিনী রূপেই দেখানো হয়। এই কারণে তন্ত্রসাধকেরা শ্মশানক্ষেত্রকেই তাঁদের সাধনস্থল হিসেবে বেছে নেন। অনেক সাধুই পাকাপাকিভাবে এখানে বাস করেন। শ্মশানে অনেক জটাধারী ভষ্মমাখা সাধু দেখা যায়। তাঁরা বটবৃক্ষের তলায় নিজেদের কুটির সৃজন করে বাস করেন। এই সব কুটিরের মাটির দেওয়ালে তাঁরা সিঁদুরমাখানো নরকপাল গ্রথিত করে রাখেন। কুটিরের দেওয়ালে শোভা পায় গাঁদার মালায় শোভিত হিন্দু দেবী ও তারাপীঠের সন্তদের ছবি। কুটিরের

প্রবেশ পথের
কাছে অনেক সময়েই মাল্যভূষিত ত্রিশূল ও নরকপাল রেখে দেওয়া হয়। তন্ত্রসাধনায় মানুষ ছাড়াও সাপ, ব্যাং, শিয়াল ও খরগোসের করোটি প্রয়োজন হয়। এগুলির পাশপাশি সাপের খোলসও কুটিরে রাখা থাকে। ভাল নরকপাল পূজা ও মদ্যপানের জন্য ব্যবহৃত হয়। কুমারী মেয়ে ও আত্মহত্যাকারী ব্যক্তিদের মাথার খুলির অলৌকিক ক্ষমতায় বিশ্বাস করা হয়।

বামাক্ষ্যাপা
তারাপীঠের সর্বাধিক প্রসিদ্ধ সাধক হলেন বামাক্ষ্যাপা (১৮৪৩-১৯১১)। মন্দিরের নিকটেই তাঁর আশ্রম ছিল। বামাক্ষ্যাপা ছিলেন তারাদেবীর একনিষ্ঠ ভক্ত। তিনি মন্দিরে পূজা করতেন এবং শ্মশানে সাধনা করতেন। তিনি ছিলেন উনিশ শতকের অপর প্রসিদ্ধ কালীভক্ত রামকৃষ্ণ পরমহংসের সমসাময়িক। অল্প বয়সেই তিনি গৃহত্যাগ করেন এবং কৈলাসপতি বাবার সান্নিধ্যে তন্ত্রসাধনা শুরু করেন। পরে তিনি সমগ্র তারাপীঠের প্রধান ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব হয়ে উঠেছিলেন। ভক্তেরা তাঁর কাছে আশীর্বাদ বা আরোগ্য প্রার্থনা করতে আসত। কেউ কেউ আবার শুধুই তাঁকে দর্শন করতে আসত। তিনি মন্দিরের নিয়ম মানতেন না। একবার নৈবেদ্য নিবেদনের পূর্বে খেয়ে ফেলে তিনি পুরোহিতদের রোষ দৃষ্টিতে পড়েছিলেন। শোনা যায়, এরপর তারাদেবী নাটোরের মহারানিকে স্বপ্নে দেখা দিয়ে দেবীর পুত্র বামাক্ষ্যাপাকে প্রথমে ভোজন করাতে আদেশ দেন। এরপর থেকে মন্দিরে দেবীকে নৈবেদ্য নিবেদনের পূর্বে বামাক্ষ্যাপাকে ভোজন করানো হত এবং কেউ তাঁকে বাধা দিতেন না। কথিত আছে, তারাদেবী শ্মশানক্ষেত্রে ভীষণা বেশে বামাক্ষ্যাপাকে দর্শন দিয়ে তাঁকে স্তন্যপান করিয়েছ।

তারার ধ্যান

ॐ প্রত্যালীঢ়পদাং ঘোরাং মুণ্ডমালাবিভূষিতাম্।

খর্ব্বাং লম্বোদরীং ভীমাং ব্যাঘ্রচর্ম্মাবৃতাং কটৌ।। নবযৌবনসম্পন্নাং পঞ্চমুদ্রাবিভূষিতাম্।

চতুর্ভূজাং লোলজিহ্বাং মহাভীমাং বরপ্রদাম্। খড়্গকর্ত্তৃসমাযুক্তসব্যেতরভূজদ্বয়াম্।

কপালোৎপল-সংযুক্তসব্যপাণিযুগান্বিতাম্।।

পিঙ্গাগ্রৌকজটাং ধ্যায়েন্মৌলিবক্ষভ্যভূষিতাম্।

বালার্কমণ্ডলাকা

রলোচনত্রয়ভূষিতাম্।।

জলচ্চিতামধ্যগতাং ঘোরদংষ্ট্রাং করালিনীম্।

স্বাবেশস্মেরবদনাং স্ত্র্যলঙ্কারবিভূষিতাম্।।

বিশ্বব্যাপক তোয়াস্ত শ্বেতপদ্মোপরিস্থিতাম্।

অক্ষ্যেভ্যো দেবীমূর্দ্ধন্যস্ত্রীমূর্ত্তিনাগরূপধৃক্।।
প্রনাম

সর্ব মঙ্গলমঙ্গল্যে শিবে সর্বার্থ সাধিকে।
শরণ্যে ত্রাম্বকে গৌরী নারায়ণী নমোহস্তুতে।।

জোতিষ শাস্ত্রে মা তারা বৃহস্পতির ইষ্টদেবী।তার বীজমন্ত্র:শ্রীং হ্রীং স্ত্রীং হুং ফট্। ১৮বার

মন্ত্র – ওঁ হ্রীং ক্লীং হুং বৃহস্পতয়ে। জপ সংখ্যা ১০০৮ বার।
গায়ত্রী– ওঁ আঙ্গিরসায় বিদ্মহে দণ্ডায়ুধায় ধীমহিঃ তন্নঃ জীবঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ দেবতানাং ঋষিণাঞ্চ গুরুং কনকসন্নিভম্। বন্দ্যভূতং ত্রিলোকেশং তং নমামি বৃহস্পতিম্॥
ইষ্টদেবতা – তারা।
ধারণরত্ন – পোখরাজ, ধূপ – দশাঙ্গ, বার – বৃহস্পতিবার, প্রশস্ত সময় – বেলা ১২ পর্যন্ত।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180908085019

Friday, September 7th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

নবগ্ৰহ ও তার প্রতিবিধান

নবগ্ৰহ ও তার প্রতিবিধান

সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
আজকের বিষয় নবগ্ৰহ ও তাদের উপাসনা

আমাদের পৃথিবীর আরও গ্রহ আমাদের মহাকাশে আছে যাকে আমরা গ্রহ বলি । হিন্দু বিবাহ পদ্ধতি তে নব গ্রহের পুজার বিধান আছে । কারন নব বধূ বরের কল্যাণ কামনায় , ও তার জীবন নির্বিঘ্নে কাটুক কারন আমাদের মুনি ঋষি জানতেন আমাদের জীবনের ভাল মন্দ সব কিছু নির্ভর করে মহাকাশের নটি গ্রহ , ২৭ টি নক্ষত্রের উপর ।
সূর্যের চারিদিকে ঘোরা গ্রহ উপগ্রহ মিলে আমাদের সৌর জগৎ ।

মানবীয় জীবনে সময় মত পড়ে । দুঃখ , সুখ , জয় পরাজয় , জন্ম মৃত্যু , রাগ দ্বেষ , শত্রুতা বন্ধুত্ব , যাই জীবনে ঘটুক সবই গ্রহ নক্ষত্রের প্রভাবে ঘটে । বিশ্বের সমস্ত জীব জন্তু পশু পাখি গাছ পালা মধ্যে তাদের পূর্ণ প্রভাব আছে ।

জ্যোতিষাচার্জ বরাহ মিহিরের মত অনুসারে সূর্য ,চন্দ্র ,মঙ্গল বুধ বৃহস্পতি শুক্র শনি সাত গ্রহের কথা বলেছেন , ফলিত জ্যোতিষ ও জ্যোতিষাচার্জ দের মতে রাহু কেতু কে ছায়া গ্রহ বলা হয়েছে । বরাহ মিহার জোরের সাথে বলেছেন মানব জীবনের গ্রহ তার আপন গতি তে গতিশীল আর যে ক্ষণে যে স্থানে যে সময় মানুষের জন্ম হয় ঠিক সেই সময়ে সেই স্থলে গ্রহ নক্ষত্রের দৃষ্টি পড়ে । গ্রহের যে দৃষ্টি পড়ে সেই অনুসারে জাতকে স্বভাব তম গুন রজগুন , শান্ত সাত্বিক ও ধার্মিক ।

সেই স্থলে যে গ্রহ বলবান তার গুন বৃদ্ধি পায় । জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে জাতকের স্বভাব থেকে বলা যায় জাতক ভবিসৎ এ কি করবে ।

#সূর্য যশ প্রতিষ্ঠার কারক

#চন্দ্র সৌম্য ও শীতলতার কারক

#মঙ্গল শক্তি শৌর্য বীর্যের কারক

#বুধ বুদ্ধি বিবেক বানিজ্যের কারক

#বৃহস্পতি ধর্ম ন্যায় পারলৌকিক সুখ এর কারক

#শুক্র বিষয় বাসনা কলা সৌন্দর্য তথা সাংসারিক সুখের কারক

#শনি দুঃখ ব্যাধির কারক

#রাহু পাপকর্ম দুঃভাগ্য নেশা লোভ লালসার কারক

#কেতু দুঃখ রোগ দুর্ঘটনা শোকের প্রতীক

#গ্রহ সূর্য মঙ্গল বুধ বৃহস্পতি শুক্র শনি

#উপগ্রহ চন্দ্র ছায়া গ্রহ রাহু কেতু

#সূর্যের প্রভাবে জাতক ব্যাক্তি যশ প্রতিষ্ঠা ধন প্রাপ্তি বিষয়ে ভবিসৎ বানী করা যায় । সূর্য দেয় সামাজিক প্রতিষ্ঠা ।সংখ্যা ১,বর্ণ লাল

#মঙ্গল সেনানী ও যুদ্ধের দেবতা , মঙ্গল গ্রহ জাতক কে পরাক্রম সাহস সহনশীলতা ক্রোধ ঘৃণা আর আক্রমণাত্বক , মঙ্গলে অশুভ প্রভাব বৈবাহিক বিশেষ বাধক , ভৌম দোষ জাতকে জীবন বিবাহিত জীবন তছনছ করে দেয় । তবে রাজনীতি ক্ষেত্রে , প্রশাসনিক সেবা , পুলিশ , সামরিক বাহিনী বা ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে সফল হন ।সংখ্যা ৯,বর্ণকালচে লাল।

#বুধ বানীর কারক শূদ্র বা বৈশ্য , মস্তিস্কে বনিক , শুভ গ্রহের সাথে যুক্ত শুভ অশুভ গ্রহের সাথে যুক্ত হলে অশুভ ।সংখ্যা ৫, বর্ণ সবুজ।

#বৃহস্পতি বল শালী কমল বৃত্তি জ্ঞান প্রদাতা শুভ গ্রহ । উচ্চ জ্ঞান ,বিদ্বান সরলতা সত্যবাদিদতা , ক্ষমাভাব , নীতিনিষ্ঠা , বিশুদ্ধ , উচ্চ বিচার , আর সাধারন জীবন যাপন। সংখ্যা ৩ ,বর্ণ হলুদ।

#শুক্র আমোদ প্রমোদ , অর্থ ব্যয় , সুখ আনন্দ এদের লক্ষ্য ।সংখ্যা ৬ ,বর্ণ সাদা।

#শনি কুশলতা , কারাবাস ,জমিদারি , মানহানি কারক... শুভ শনি ধৈর্য্য জ্ঞান দেয় ।সংখ্যা ৮, বর্ণ নীল।

#রাহু দুঃখ শোকের প্রতীক,ও সমস্ত শু কাছে বিঘ্ন কারক সংখ্যা ৪, বর্ণ খয়েরী।
#কেতু রাহুর সমান ফল প্রদ ও দূর্ঘটনা, চর্ম ও জননাঙ্গে রোগ।সংখ্যা ৭,বর্ণ ধূসর।

নবগ্রহ উপাসনা

যারা নবগ্রহের অশুভ শক্তিকে পরাভূত করে শান্তি আনয়ন করতে চান সেই সাধকের জন্য নবগ্রহ মন্ত্র ও নবগ্রহ গায়ত্রী মন্ত্র জপ করা অপরিহার্য। বিষ্ণুধর্মোত্তরে উল্লেখিত হয়েছে—–
“গোচরে বা বিলগ্নে বা সে গ্রহারিষ্টসূচকাঃ। পূজয়ে তান্‌ প্রযন্তেন পূজিতাঃ স্যুঃ শুভপ্রদাঃ।।”
অর্থাৎ— গোচরে বা জন্মকুণ্ডলীতে যে গ্রহ অনিষ্টকারক, তার শান্তি করিয়ে প্রসন্নতা লাভ করানো প্রয়োজন। প্রসন্ন হয়ে সেই গ্রহ শুভ ফল প্রদান করেন। নবগ্রহ পূজা ও নবগ্রহের গায়ত্রী মন্ত্র জপের দ্বারা গ্রহগণের শান্তি অতি শীঘ্রই হয়ে থাকে।

সূর্য্য
———
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্য্যায়। জপ সংখ্যা – ৬০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভাস্করায় বিদ্মহে মহাতেজায় ধীমহিঃ তন্নঃ সূর্যঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ জবাকুসুমসংকাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্। ধ্বান্ত্যারিং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোঽস্মি দিবাকরম্॥
ইষ্টদেবতা – মাতঙ্গী।
ধারণরত্ন – চুনী, ধূপ – গুগগুল, বার – রবিবার, প্রশস্ত সময় – সকাল ১২ টা পর্যন্ত।

চন্দ্র
———
মন্ত্র – ওঁ ঐং ক্লীং সোমায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১৫০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ক্ষীরপুত্রায় বিদ্মহে অমৃতত্বায় ধীমহিঃ তন্নঃ চন্দ্রঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ দধিশঙ্খতুষারাভং ক্ষীরোদার্ণবসম্ভবম্। নমামি শশিনং ভক্ত্যা শম্ভোর্মুকুটভূষণম্॥
ইষ্টদেবতা – কমলা।
ধারণরত্ন – মুক্তা, ধূপ – সরলকাষ্ঠ, বার – সোমবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যা ৬-৯ পর্যন্ত।

মঙ্গল
———-
মন্ত্র – ওঁ হুং শ্রীং মঙ্গলায়ঃ। জপ সংখ্যা – ৮০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ অঙ্গারকায় বিদ্মহে শক্তিহস্তায় ধীমহিঃ তন্নঃ ভৌমঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ ধরণীগর্ভসম্ভূতং বিদ্যুৎপুঞ্জসমপ্রভম্। কুমারং শক্তিহস্তঞ্চ লোহিতাঙ্গং নমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – বগলামুখী।
ধারণরত্ন – প্রবাল, ধূপ – দেবদারু, বার – মঙ্গলবার, প্রশস্ত সময় – সকাল ১২ টা পর্যন্ত।

বুধ
——-
মন্ত্র – ওঁ ঐং শ্রীং শ্রীং বুধায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সৌম্যরূপায় বিদ্মহে বাণেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ বুধঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ প্রিয়ঙ্গুকলিকাশ্যামং রূপেণাপ্রতিমং বুধম। সৌম্যং সর্বগুণোপেতং তং বুধং প্রণাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ষোড়োশী অথবা ত্রিপুরভৈরবী।
ধারণরত্ন – পান্না, ধূপ – সঘৃত দেবদারু, বার – বুধবার, প্রশস্ত সময় – বেলা ১২টা পর্যন্ত।

বৃহস্পতি
—————-
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং ক্লীং হুং বৃহস্পতয়ে। জপ সংখ্যা -১৯০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ আঙ্গিরসায় বিদ্মহে দণ্ডায়ুধায় ধীমহিঃ তন্নঃ জীবঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ দেবতানাং ঋষিণাঞ্চ গুরুং কনকসন্নিভম্। বন্দ্যভূতং ত্রিলোকেশং তং নমামি বৃহস্পতিম্॥
ইষ্টদেবতা – তারা।
ধারণরত্ন – পোখরাজ, ধূপ – দশাঙ্গ, বার – বৃহস্পতিবার, প্রশস্ত সময় – বেলা ১২ পর্যন্ত।

শুক্র
———
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায়। জপ সংখ্যা – ২১০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভৃগুসুতায় বিদ্মহে দিব্যদেহায় ধীমহিঃ তন্নঃ শুত্রঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ হিমকুন্দমৃণালাভং দৈত্যানাং পরমং গুরুম্। সর্বশাস্ত্রপ্রবক্তারং ভার্গবং প্রণমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ভুবনেশ্বরী।
ধারণরত্ন – হীরা, ধূপ – গুগুল, বার – শুক্রবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।

শনি
———
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সূর্যপুত্রায় বিদ্মহে মৃত্যুরূপায় ধীমহিঃ তন্নঃ সৌরিঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ নীলাঞ্জনসমাভাসং রবিপুত্রং যমাগ্রজম্। ছায়ায়া গর্ভসম্ভূতং তং নমামি শনৈশ্চরম্॥
ইষ্টদেবতা – দক্ষিণকালিকা।
ধারণরত্ন – নীলা, ধূপ – কৃষ্ণাগুরু, বার – শনিবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।

রাহু
———
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং রাহবে। জপ সংখ্যা – ১২০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ শিরোরূপায় বিদ্মহে অমৃতেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ রাহুঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ অর্দ্ধকায়ং মহাঘোরং চন্দ্রাদিত্যবিমর্দকম্। সিংহিকায়াঃ সুতং রৌদ্রং তং রাহুং প্রণমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ছিন্নমস্তা।
ধারণরত্ন – গোমেদ, ধূপ – দারুচিনি, বার – শনি/মঙ্গল বার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।

কেতু
———
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং ঐং কেতবে। জপ সংখ্যা – ২২০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ গদাহস্তায় বিদ্মহে অমৃতেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ কেতুঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ পলালধূমসঙ্কাশং তারাগ্রহবির্মদকম্। রৌদ্রং রৌদ্রাত্মকং ক্রূরং তং কেতুং প্রণমাম্যহং॥
ইষ্টদেবতা – ধূমাবতী।
ধারণরত্ন – ক্যাটস্ আই, ধূপ – মধুযুক্ত দারুচিনি, বার – শনি/মঙ্গল বার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা
অছাড়া প্রত‍্যেক বাড়িতে শ্রীযন্ত্রম, ধনদা যন্ত্রম সূর্য যন্ত্রম এবং দূর্গা যন্ত্রম রাখতে পারে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180907084117

Tuesday, September 4th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

অহংকারের গুরুত্ব

অহংকারের গুরুত্ব

সুপ্রভাত
সকল বন্ধুরা আজকের বিষয় "অহংকার" সমস্ত মানুষের বাঁচার জন্য দু’টি গুণ অপরিহার্য। প্রথমত : অহম, দ্বিতীয় : বিনয়। অনেক সময় বিনয় দুর্বলতার পরিচয় বহন করে। সেক্ষেত্রে অহম দিয়ে, রাগ বা কঠোরতা দিয়ে অনুগামীদের নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। একজন শাসকের জন্য, একজন সৈনিকের জন্য বিনয়ের চেয়ে অহংকারের প্রয়োজন বেশি। শাসকের প্রতাপ আর সৈনিকের অস্ত্র না হলে তাদের চলে না। তাই বলে পিতামাতার কাছে, প্রিয়তমার কাছে কিংবা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে এই অহমের কোন মূল্য নেই। সেক্ষেত্রে বিনয় আর ভালবাসা দিয়েই তাদের হৃদয় জয় করতে হয়। মানুষের আত্মোন্নয়নের চিন্তা আসে অহম থেকেই। একটা বংশের লোক বংশপরম্পরায় সম্মানহীন ক্রীতদাস হয়ে বাঁচতে পারে না। একটা সময় ঐ বংশে এমন একজন জ্ঞানী ব্যক্তির জন্য আবশ্যক হয়ে পড়ে যার আত্ম-সচেতনতা, অহংকার, জ্ঞান, বুদ্ধিমত্তা তার বংশের পতিত লোকদের জাগিয়ে তুলতে সাহায্য করে। একজন লোক নানা কারণে বিপর্যস্ত হতে পারে। যুদ্ধে পরাজিত হতে পারে, ব্যবসায় লোকসান দিতে পারে, কুচক্রীদের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। কিন্তু তাই বলে সে সারাজীবন পতিত হয়ে থাকতে পারে না। কখনো বিশেষ কোন ঘটনা প্রত্যক্ষ করে, কখনো জ্ঞানী ব্যক্তির কথা শুনে তার মধ্যে হঠাৎ চেতনা জাগ্রত হতে পারে। আঘাত খেতে খেতে আচন্বিত তার মধ্যে প্রতিঘাত করার স্পৃহাও জাগতে পারে। পরাজিত হতে হতে এক সময় ঘুরে দাঁড়ানোর প্ল্যানও মাথায় আসতে পারে। এই যে নির্জীব মানুষের হঠাৎ জেগে ওঠা, প্রতিগাত করার বাসনা তৈরি হওয়া, অন্ধকার থেকে বেরিয়ে আসার জন্য অস্থির হয়ে ওঠা, এর নাম কি অহংকার নয়? যদি কারো মধ্যে অহম না থাকে, সে কখনো অসম্মানের বিরুদ্ধে, পরাধীনতার বিরুদ্ধে, অন্যায় অসত্যের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করতে পারে না। যে চেতনটি একজন আধমরা মানুষকে উজ্জীবিত করে তোলে তার নামই অহংকার। তাহলে আমরা কিভাবে বলি যে, অহংকারই পতনের মূল? আগুন দ্বারা আমরা নানাভাবে উপকৃত হই। যেমন এর থেকে আমরা আলো পাই, রান্না করি। মানব সভ্যতায় আগুনের এক বিরাট অবদান। যে আগুনকে বাদ দিয়ে আমাদের একবেলা চলে না সেই আগুনের বিরুদ্ধে যদি আমরা সকাল-সন্ধ্যা বিষোদগার করি, তাহলে কেমন হয়, আগুনে যার ঘর পুড়েছে, জলোচ্ছ্বাসে যার সংসার ভেসে গেছে, সে আগুন বা পানির নিন্দা করতে পারে। কিন্তু সকলে তা পারে না। পারা ঠিকও নয়। অহংকার গর্ব হিংসা বিদ্বেষ এই অপগুণগুলো দিয়েই ¯্রষ্টা মানুষ সৃষ্টি করেছেন। তিনি তেমনি পৃথিবীও সৃষ্টি করেছেন আগুন-পানি ও বাতাস দিয়ে। পৃথিবীতে বাস করার জন্য এর প্রতিটি বস্তুই অপরিহার্য। কেউ কি বাতাস ছাড়া চলতে পারে? পানি পান ব্যতীত কি কারো দিন চলে না। চলা সম্ভবও নয়। তবে আসল সত্য এই যে, এসবের নিয়ন্ত্রিত ব্যবহার আবশ্যক। যেমন আগুনকে আমরা চুলার মধ্যেই আবদ্ধ রাখবো। কেবল রান্নার কাজেই ব্যবহার করবো। যদি কুপি কিংবা হারিকেন জ্বালাতে হয়, তাতেও আমরা তাকে বাড়তে দিবো না। তাকে কেবল হারিকেনের চার দেয়ালের মধ্যে বন্দী করে রাখবো। যতক্ষণ প্রয়োজন ততক্ষণ জ্বালাব। প্রয়োজন ফুরালে নিভিয়ে দিবো। কিন্তু না নিভিয়ে যদি আমরা একে অপ্রয়োজনে জ্বালিয়ে রাখি কিংবা ইচ্ছেমত বাড়তে দেই তাহলে কেমন হয়? বাড়তে বাড়তে সে প্রথমে ঘর জ্বালাবে। পরে বাড়ি জ্বালাবে, অতঃপর গ্রামকে গ্রাম পুড়ে ছারখার করে দিবে। অবশেষে সে একটা জনপদকে গ্রাস করবে। শেষ পর্যন্ত এক বিরাট সভ্যতাকে নিমিষে জ্বালিয়ে ছাই করে দিতে পারে। পারে না? তেমনি মানুষের অতি অহংকারও তার জন্য অনেক ক্ষতি বয়ে আনে। যদি সে ইচ্ছামত তাকে বাড়তে দেয়। যদি সময় মত ঘোড়ার লাগাম টেনে না ধরে, যদি জায়গামত আসার পরও গাড়ির টেনে না ধরে, যদি জায়গামত আসার পরও গাড়ির ব্রেক না কষে তাহলে বিপথগামী হওয়া কিংবা এক্সিডেন্ট করা স্বাভাবিক। তেমনি অহমকে সময়মত অবদমিত করতে না পারলে, ক্রোধকে সংযত করতে না পারলে এর দ্বারা ক্ষতি তো হবেই। এতে কেবল নিজের ক্ষতি হয় না, চারপাশে যারা থাকে, তাদেরও সমূহ ক্ষতি হয়ে যায়। একজন রাজার ভুল সিদ্ধান্তের জন্য তিনি কেবল রাজ্য হারান না, রাজ্যের সকল নাগরিকের জীবন ইজ্জত ও সম্পদ প্রশ্নের সম্মুখীন করে তোলেন, তখন সেই জনপদের আবালবৃদ্ধ সকলে রাজার বিরুদ্ধে অভিযোগ দেয়, তার অহংকারকে দায়ী করে। বিপ্লবীরা অনেক সময় জোটবদ্ধ হয়ে ক্ষয়িষ্ণু একটা সমাজের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে সমাজের চেহারা পাল্টে দেয়ার চেষ্টা করে। সমমনা এবং সমশ্রেণীর লোকরা একত্রিত হয়, শক্তি প্রয়োগ করে। তাদের এই শক্তি, এই জোর কোত্থেকে আসে? তাদের আত্মবিশ্বাস তাদের কাজে অনেক বড় সাহায্য করে ঠিকই তবে সর্বৈব বিষয়টা আসে অহংকার থেকে। দ্বিধা-লাজুকতা-ভয় ইত্যাদি যেমন মানুষকে নতমুখী করে রাখে, টিক তার বিপরীত গুণ অহংকার-আত্মবিশ্বাস এবং সাহস তাকে বলিষ্ঠ করে তোলে, তাকে বিজয়ী হতে সাহায্য করে। মানুষের ভেতরে যদি অহংবোধ-ঘৃণা-জয়লাভের বাসনা না থাকতো, সে তো ঘর থেকেই বের হতো না। সাহস করে ঘরের বাইরে পা ফেলা মানেই হল সফলতার দিকে পদযাত্রা। তাতে যত বাধা আসুক, যত চড়াই-উৎরাই পার হওয়ার প্রয়োজন হোক, সে নিজের জন্য গৌরব বয়ে আনবেই। মনে রাখতে হবে, একদিকে তৈমুর লং হওয়া যায় না। আর একটা কবিতা লিখেও কেউ ওমর খৈয়াম হতে পারে না। তৈমুর লং আর ওমর খৈয়াম হতে অনেক অহংকারের প্রয়োজন। কারণ দুঃসময়ে এই অহংকারই তাকে উৎসাহ দিয়ে অনুপ্রেরণা দিয়ে বাঁচিয়ে রাখে। আমরা কথায় কথায় বলি, অমুক আমাদের গর্ব। অমুক ব্যক্তি সমাজের অহংকার। কেন বলি? অহংকার আর গর্ব যদি মন্দই নয় তাহলে বিজয়ীকে গর্বের আসনে বসানোর কি প্রয়োজন? আমার ধারণা, সব অহংকার মন্দ নয়, যেমন সব আগুনকে মন্দ কাজে ব্যবহার করা হয় না। সকল ইউরোনিয়াম দিয়ে বোমা বানানো হয় না। সকল টেলিফিল্মে খারাপ ছবি দেখানো হয় না। অহংকার সত্যই অহংকার। যদি আমরা একে সেরা কোন কাজে ব্যবহার করতে পারি, তবে অবশ্যই সেটা জাতির জন্য গৌরব বয়ে আনে। অবশ্য অহংকারের কারণে অন্যদের তুচ্ছজ্ঞান করা খারাপ, যেমন অন্যের অনিষ্টের চিন্তা করা অপরাধ। ‘আমিই সকলের সেরা’, ‘আমাব্যতীত সমাজে শ্রেষ্ঠ আর কোন লোকই নেই’। এসব ভালো অন্যায়। এই রকম আত্মম্ভরিকা অনেক সময় বিপদ ডেকে আনে। মানুষকে ছোট করে দেখা, তাদের সাথে তাচ্ছিল্যপূর্ণ আচরণ করা, কথায় কথায় হেয় করা, নিজের স্বার্থের জন্য অন্যকে দাবিয়ে রাখা, এসবই অন্যায় এবং অনিষ্টকর। এ থেকে অবশ্যই দূরে থাকতে হবে। উন্নত খাবার সামনে পরিবেশন করা হয়েছে। তার অর্থ এই নয় যে, অতিরিক্ত খাবার খেয়ে পেটে পীড়া বাঁধিয়ে ফেলতে হবে। বরং এক্ষেত্রে সংযত হয়ে দেহ ও মনের সুস্থতা অক্ষুণœ রাখতে পারে। তেমনি অহমিকা আর আভিজাত্যবোধের নিয়ন্ত্রিত প্রকাশই আমাদের জন্য সুফল বয়ে আনে। আমি আমার কাজ নিয়ে দর্প করব কেন? আমি যদি গরিমাপূর্ণ কোন কাজ করি তো সমাজই আমাকে সম্মানের আসন দিবে। আমাকে তারাই মাথায় তুলে রাখবে। আমার নিজ মুখে সেটা বলে বেড়াতে হবে কেন? হিংসা ঘৃণা বিদ্বেষ এসব মানুষের মজ্জাগত। তবে বাঙালির হিংসাটা একটু বাড়াবাড়ি রকমের বেশি। আমরা নিজেরা সেরা কোন কাজ করতে পারি কি তার খবর নেই, তবে অন্যের কাজটাকে বাধা দিতে, কিংবা তার নিন্দা করতে আমরা মোটেই পিছপা হই না। আমরা দম্ভ করে বলি, আমি অভিজাত বংশের লোক, অন্যে কেন আমাকে ছাড়িয়ে যাবে। সুতরাং তার অনিষ্ট কর, তাকে দাবিয়ে দাও। প্রতিহিংসাপূর্ণ আচরণ, পরশ্রীকাতর মনোভাব, অহেতুক অহমিকা-এ কখনো কল্যাণকর নয়। অহংকারের কতগুলো বাহন আছে। যেমন শিক্ষা, নেতৃত্ব, বংশ মর্যাদা, অর্থ, ক্ষমতা রূপ-সৌন্দর্য, পোশাক পরিচ্ছদ, পারদর্শিতা শিক্ষা এসব মানুষের মর্যাদার কারণ হতে পারে। শিক্ষিত ব্যক্তির মর্যাদা এমনিতেই সকলের উপরে। তার উপর সে যদি দর্প করে বেড়ায়, এই দম্ভ তার জন্য সম্মান বয়ে আনেব না! শিক্ষা মানুষকে ন¤্রতা দান করে। যেমন একটা বাঁশ যতই পরিপক্কতা অর্জন করে ততই তার মাথা ঝুঁকে আসে। একজন মানুষও যত জ্ঞানী হয় ততই সে বিনয়ী, শিষ্ট, অমায়িক হয়। যদি কোন শিক্ষিত লোক থেকে এর উল্টোটা প্রকাশ পায়, তাহলে বুঝতে হবে তার শিক্ষায় সমাজের কোন মঙ্গল নেই। এমন লোক থেকে দূরে সরে থাকাই উত্তম।
নেতৃত্ব : নেতৃত্বের জন্য এর পদমর্যাদার জন্য একটা লোকের মধ্যে গরিমার জন্ম হতে পারে। নিচু বংশের কেউ যখন উচ্চ আসন লাভ করে, অযোগ্য লোক যখন চান্স পেয়ে মর্যাদাকর পদ লাভ করে, তখন তার ঠেলায় বাঁচা দায়। সে নিতান্তই অন্যায়ভাবে অধীনস্তদের উপর তার কেরমাতি জাহির করে এবং নানা কায়দায় সে তার স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা করে। অথচ নেতৃত্ব-পদমর্যাদা খোদার বিশেষ নেয়ামত। এর দ্বারা সে কত লোকের উপকার করতে পারতো। তা না করে সে কেবল অহংকারের বশবর্তী হয়ে লোকহিতের বদলে লোকের ক্ষতি করলো। এ রকম নেতৃত্ব দ্রুত তার হাতছাড়া হয়ে যেতে বাধ্য।
বংশমর্যাদা : এ এক অহংকার করার বিষয়ই বটে। যে নিচু বংশে জন্মগ্রহণ করে, শুধু সেই অভাগাই বুঝতে পারে, সংসারে সে কি হারিয়েছে আর কত বাধা তার সামনে আছে। উন্নতবংশে জন্ম নেয়া মানেই হল পরিবেশটা তার অনুকূলে থাকা। যেখানে যেতে চাক, যা-ই করার কথা ভাবুক, সেটা সে অনায়াসে করতে পারে। কারণ জনবল-অর্থবল সবই তার পক্ষে কাজ করে। কেউ রাজার ছেলের কাজে বাধা দেয়, তার নিন্দা করে এই দুঃসাহস সংসারে কারো নেই। উচ্চবংশের লোক হওয়া মানে অনেক যোগ্যতা। নিয়ে জন্মগ্রহণ করা। কেউ যদি সুযোগ পেয়েও যোগ্যতা অর্জন না করে কিংবা ভুলভাবে কর্তৃত্ব করতে চায়, আর সেই ভুলকে চাপা দেয়ার জন্য অহমিকার আশ্রয় নেয় তবে সেটা হয় আরেক ভুল। যারা এই ভুল করে তাদের স্থান অনেক নিচে চলে যায়।
অর্থ : আমাদের মত তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে বেশিরভাগ মানুষ দারিদ্র্য বলে অর্থবল নিয়ে সহজেই অহংকার করা যায়। অর্থের জন্য অনেকের উপর কর্তৃত্ব করা যায়। এজন্য বলে বিত্তশালীর অন্তরে এক ধরনের গরিমার জন্ম হয়। যেহেতু মানুষ ইচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায় হোক অর্থশালীদের পাশে মৌমাছির মত ঘুর ঘুর করে। সেহেতু তারাও ভাবতে শুরু করে যে, অর্থ দিয়ে বুঝি সব কিছু করা যায়। সংসারে যে কোন অসাধ্য সাধনে এর কোন বিকল্প নেই। বাঘের দুধ তার রাক্ষসের চোখ সবই লাভ করা যায় অর্থের বিনিময়ে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই অর্থ আমাদের সমাজে এক বড় অহংকারের কারণ।
ক্ষমতা : ক্ষমতা অহংকারের এক বড় কারণ। পৃথিবীতে যত লোভনীয় বস্তু আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে বড় লোভনীয় হল ক্ষমতা। ক্ষমতা লাভের জন্য মানুষ নিজের পিতা, ভাই, এমনকি সন্তানকে সরিয়ে দিতেও দ্বিধা করে না। সকলে চায় তার ক্ষমতাকে কণ্টকমুক্ত করতে। কেউ তার নির্বাচনী এলাকার আরেকজন প্রতিদ্বন্দ্বী দেখতে চায় না। আর যে লোক সকলকে হারিয়ে জয়লাভ করে ক্ষমতার শীর্ষে আরোহণ করে তার অজান্তেই মনের মধ্যে অহমের জন্ম হয়। এ অবস্থায় অনেকে ধরাকে সরা জ্ঞান করে। মানুষকে দাবিয়ে রাখার জন্য ক্ষমতার চেয়ে শক্তিশালী কোন হাতিয়ার ইহ সংসারে আর নেই।
রূপসৌন্দর্য : রূপটা পুরুষের চেয়ে নারীর উপর অধিক প্রভাব বিস্তার করে। তাইতো রূপ সৌন্দর্যই মেয়েদের অহংকারের প্রধান কারণ। একজন সুন্দরীকে জয় করতে অনেকের আগ্রহ এবং রূপের হাটে রূপসীদের কদরও বেশি থাকে। সে কারণে রূপ নিয়ে তাদের গর্বও অধিক। তাই বলে রূপবান পুরুষের মর্যাদাও কম নয়। রাজপুত্রের মত যার চেহারা মেয়েরা একবার হলেও তার দিকে ঘাড় ঘুরিয়ে তাকায়। সেজন্যই দেখা যায় সুন্দরী ললনার মত রূপবান পুরুষের মর্যাদাও অনেক বেশি।
পোশাক-পরিচ্ছদ : উন্নত পোশাকের কারণেও অনেকের মনে গর্বের জন্ম হতে পারে। ছোটবেলায় দেখেছি, স্কুলে একটি ছেলে দামি শার্ট পরে আসতো। আর আমরা তার জমা ধরে দেখতাম, তার দাম জিজ্ঞেস করতাম। ছেলেটি দামি জামা গায়ে দিতো বলে তার অহংকারের অবধি ছিল না। রূপের মত পোশাকের গা-ভর্তি গহনা, আর পরনে দামি শাড়ি, দেগামে তো তার পা মাটি স্পর্শ করে না। কোন কোন পুরুষও দামি পোশাক পরে নিজেকে অন্যদের চেয়ে আলাদা ভাবে। যে পোশাকে মানুষের ব্যক্তিত্ব ও সৌন্দর্য প্রকাশের বাহন সেটাই কখনো কখনো অহংকারের কারণ হয়ে যায়।
পারদর্শিতা : বিশেষ কোন কর্মে কেউ যদি দক্ষতা অর্জন করে তাহলে সে নিজেকে অতুলনীয় ভাবতে শুরু করে। যেমন একজন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার তার কাজে বিশেষ পারদর্শিতা দেখাতে পারেন। একজন ডাক্তার বা উকিল তার কাজে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করতে পারেন। একজন শিল্পী বা অভিনেতা অপ্রতিদ্বন্দ্বী হতে পারে। সাহিত্যে-শিল্পে-সংগীতে কেউ প্রচুর সুনাম কুড়াতে পারেন। এসব বিশেষ যোগ্যতার জন্য কারো মধ্যে অহংবোধের জন্ম নেয়া স্বাভাবিক। তাই বলে সে যদি অন্যদের তাচ্ছিল্য করে, চেনা লোকদের না চেনার ভান করে কিংবা সুবিধা বুঝে অধিক সুবিধা আদায় করে, এটা তার জন্য সুফলের চেয়ে কুফলই বয়ে আনে। অসুর থাকবে। একে কখনো সমূলে উৎপাটন করা যাবে না। তবে একে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। দেবি দুর্গা তার ধারালো অস্ত্র দিয়ে অসুরকে থামিয়ে দেন। কারণ, তাকে থামানো না গেলে যে সুর প্রতিষ্ঠা হয় না। সমাজে ভাল-মন্দ, আলো-আঁধার দুয়ের অবস্থান খুব কাছাকাছি। আলো না থাকলে মুহূর্তে অন্ধকার এসে জায়গা দখল করে। এই আঁধারেরও প্রয়োজন আছে। তার অর্থ এই নয় যে, আমরা সর্বদা আঁধারেই বাস করব। এ-ঠিক যে, আমাদের জীবন জীবিকার জন্য আঁধারের চেয়ে আলোরই প্রয়োজন বেশি। সেজন্যে আমরা অন্ধকারকে হটানোর জন্য কৃত্রিম আলো জ্বালিয়ে প্রয়োজনীয় কাজ সমাধান করি। অন্ধকারে প্রয়োজন থাকলেও একে অধিক বাড়তে দেই না। তেমনি অহংকারেরও প্রয়োজন আছে। কিন্তু অসুরের মত একে অধিক বাড়তে দেয়া যাবে না। তাহলে সে আগুনের মত সব জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দিবে। কাজকে সুষ্ঠুভাবে দক্ষতার সাথে সম্পন্ন করার জন্য পারদর্শিতার প্রয়োজন ঠিকই কিন্তু একে নিয়ে বড়াই করা ভাল নয়। এ-ও ধারণা করা ঠিক নয় যে, সে না হলে কাজ হতো না। জগতের কোন কাজই অচল-অকরণীয় থাকে না। পৃথিবীতে কি দক্ষ লোকের অভাবে আছে? একজন পাওয়া না গেলে কতজনকে খুঁজে আনা যায়। পোশাক-আশাক সৌন্দর্য বৃদ্ধির আনা যায়। পোশাক-আশাক সৌন্দর্য বৃদ্ধির বাহন। উত্তম পোশাক ও উত্তম ব্যবহার দ্বারা ইজ্জত বৃদ্ধি পায়। কিন্তু কেউ ভাল পোশাক পরে যদি অন্যদের পোশাকের নিন্দা করে, তার পোশাকের বিশেষ কোন মূল্য থাকে না। রূপ আছে বলে সেজন্যে যদি দেমাগ বৃদ্ধি পায় তাহলে সে রূপের জন্য অনেক সময়ই নির্জনে চোখের পানি ফেলতে হয়। আমি অনেক সুন্দরীকে দেখেছি তার রূপকে অতি সস্তা মূল্যে বিক্রি করতে। অধিক বাহাদুরী করতে গিয়ে দেখা গেছে তার উপযুক্ত স্বামীই জোটেনি। বরং সুযোগ সন্ধানীরা তার রূপ নিয়ে ব্যবসা করেছে। একটা উদাহরণ দেই-নাফিসা বিচারপতি বাবার অসম্ভব সুন্দরী মেয়ে। যার অর্থ রূপ এবং বংশ মর্যাদা ছিল অহংকার করার মত। পিতার পদমর্যাদার জন্য হোক বা নিজের অস্বাভাবিক রূপের জন্য হোক শৈশব থেকেই নাফিসা কাউকে পাত্তা দিতো না। যারা নানা সময়ে ভালবাসার কথা বলেছিল তাদের সে তাচ্ছিল্যই করেনি, সুযোগমত অপমানও করেছে। অথচ কি দুর্ভাগ্য এই সুন্দরী মর্যাদাবান মেয়েটির বিয়ে হল এমন এক অর্থ-পিশাচের সঙ্গে যার কাছে তার রূপের কোন মূল্য নেই। স্বামী সংসারে তার বিশেষ কোন মর্যাদা নেই। ঐ ঘরের কেউই তার অহংকারকে গুরুত্ব দিলো না। অতঃপর মদ্যপ স্বামীর দুর্ব্যবহার সহ্য করতে না পেরে একদিন সে তার বাপের ঘরে চলে আসে। সেই অহংকারী সুন্দরী মেয়েটি আজ নানা দুর্নামের অধিকারী। তার রূপের অহংকার কালিমা লেপন ছাড়া বংশের জন্য কোন গৌরব বয়ে আনেনি। অর্থ-ক্ষমতা দিয়ে মানুষের কল্যাণ করা যায়। একে খোদার নিয়ামত হিসেবেই ভাবতে হয়। ¯্রষ্টা তো সবাইকে এ নেয়ামত দেন না। যাকে দেন সে অবশ্যই সেরা মানুষ। কিন্তু যে যদি এর অপব্যবহার করে তবে মনে রাখা উচিত, আল্লাহ তার দেয়া নেয়ামত যে কোন মুহূর্তে কেড়ে নিতে পারেন। এজন্য দেখা গেছে একজন ক্ষমতাধর প্রতাপশালী লোক ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য যতই কেরামতি করুক, চক্রান্ত করে প্রতিদ্বন্দ্বীকে যতই ঘায়েল করুন, কোন না কোন কারণে তিনি পদচ্যুত হবেনই। সমাজে সকলে নেতা হয় না। কেউ কেউ হয়। কেউ যখন নেতা হয় তার উচিত সঠিকভাবে নেতৃত্ব দেয়া। তার কর্তৃত্বাধীন লোকদের উন্নতির দিকে চালিত করা। কেউ যদি ইচ্ছে হয়ে যাবেই। সেজন্যই বলছি খোদার নিয়ামত নিয়ে কারোই অহংকার করা উচিত নয়। কেউ যদি সেটা নিয়ে বাড়াবাড়ি করে তবে সেই নেয়ামতের জন্য তারই চূড়ান্ত অপমান হয়। অহম মানুষের ভেতরকার শক্তির কেন্দ্রবিন্দু এবং সকল প্রেরণার উৎস। অহম বা আমিত্বের অহংকার যার নেই, তিনি নিঃশেষ হয়ে পড়েন, খেই হারিয়ে ফেলেন, গন্তব্য ভুলে যান। আমিত্বের অহংকারের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হল মনের জোর তথা আত্মবিশ্বাস। যতক্ষণ মনের জোর অটুট থাকে ততক্ষণ মানুষ কাজ করে। একবারের কাজ দশবারে করে। তবু সে আগ্রহ হারায় না। কিন্তু যার অহম নষ্ট হয়, আত্মবিশ্বাসে সংশয় ঢুকে পড়ে, মনের জোর হারিয়ে যায়, তার পক্ষে যুদ্ধে জয়লাভ কখনো সম্ভব নয়। অবশ্য এও ঠিক যে, শুধু অহংকার আর জেদ থাকলেই যুদ্ধে জেতা যায় না। জিততে হলে অন্য কৌশলগুলোও সময়মত প্রয়োগ করতে হয়। ভাল ছাত্র হলেই ভাল চাকরি পাওয়া যাবে তার কোন গ্যারান্টি নেই। ভাল চাকরি পাওয়ার জন্য উপস্থিত বুদ্ধি, আধুনিক জ্ঞান, সুদর্শন চেহারা, বলিষ্ঠ স্বাস্থ্য আধুনিক জ্ঞান, সুদর্শন চেহারা, বলিষ্ঠ স্বাস্থ্য ইত্যাদি আবশ্যক। তবে চেহারা, বলিষ্ঠ স্বাস্থ্য ইত্যাদি আবশ্যক। তবে অহম প্রধান শর্ত, অহমের সাথে যদি সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য থাকে আর সেই লক্ষ্যের পানে যদি সে ধীরে ধীরে আগাতে থাকে তবে সফলতা একদিন তার হাতে ধরা দিবেই দিবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180904074935

Monday, September 3rd, 2018

Astro Palmist Numerology Center

কৃষ্ণের সম্পর্কে

কৃষ্ণের সম্পর্কে

শুভ সন্ধ‍্যা
শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিনে ,তার সমন্ধে কিছু জেনে নেওয়া যাক।
★পিতাঃ--বসুদেব
★মাতাঃ---দেবকি
★জন্মগ্রহণঃ--আনুমানিক ৫০০০ বৎসর পূর্বে,অনেকেই বলেন খ্রীষ্টপূর্বাব্দ৩২২৮,১৮ইবা২১জুলাই,মথুরায়।
★বংশঃ--যদু
★বর্ণঃ---ক্ষত্রিয়
★পদবীঃ--ধর্ম্মের গ্লানিহেতু বিলুপ্ত।
★ধর্ম্মঃ---আর্য্য
★গোএঃ--গার্গ‍্য
★তিনি মাতা দেবকীর কততম গর্ভের সন্তান ছিলেন ?
উওরঃ---বিষ্ণু পুরাণ মতে ৮ জন এর মধ্যে ৬ জনকে নিজ মামা কংস হত্যা করে ৭ম জন গর্ভে মারা যায় এবং অষ্টম গর্ভে কারাগারের মধ্যে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
★বাল্যকালে তিনি কি করতেন?
উওরঃ--গোপালন করেছিলেন।
★শোনা যায় তিনি বাল্যকালে পুতনা বধ করেছিলেন, এই পুতনা কি?
উওরঃ--রোগ বিশেষ।(সূত্রঃ--ঋষি বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়)
★তিনি কোন অবাধ্য জাতিকে তাঁর বশে এনেছিলেন?
উওরঃ--নাগ নামে জাতিকে।
★তিনি কেমন স্বভাবের ছিলেন?
উওরঃ--খুবই চঞ্চল প্রকৃতির।
★তিনি কত বছর বয়সে দীক্ষা গ্রহণ করেছিলেন?
উওরঃ--১২ বৎসর বয়সের মধ্যে(সন্দীপন মুনির কাছ থেকে।)
★দীক্ষাগ্রহান্তে তাঁর গুরুদেব তাঁকে কি বলে আর্শীবাদ করেছিলেন?
উওরঃ--অচ্যুত ভব।
★তিনি কত বছর বয়সে উপনয়ন ব্রত গ্রহন করেন?
উওরঃ--- ১৫ বৎসর বয়সের মধ্যে।
★বলরাম ও সুভদ্রার সাথে তাঁর সম্পর্ক কি ধরনের?
উওরঃ--জৈষ্ঠ্য ভ্রাতা এবং বোন।
★তাঁর দেহের গড়ন কেমন ছিলো?
উওরঃ--দীর্ঘকায় নাক লম্বা, কপাল চওড়া, চোখের নীচে কানের অবস্থান সর্বোপরি ৩২ লক্ষণ পরিলক্ষিত।
★রামচন্দ্রের দেহত্যাগের কতবছর পরে তাঁর আর্বিভাব হয়?
উওর---৩০/৪০ বৎসর(প্রমাণ রামভক্ত হনুমান বৃদ্ধ বয়সে এসে শ্রীকৃষ্ণের কাছে দীক্ষা গ্রহন করেন)
★তিনি সৃষ্টির কততম স্তর থেকে নাম নিয়ে এসেছিলেন?
উওরঃ---চতুর্দ্দশ।
★তিনি কি বীজ নাম নিয়ে এসেছিলেন?
উওরঃ--ধর্ম্মের গ্লানিহেতু বর্তমান পৃথিবীতে সে বীজনাম বিলুপ্ত।
★বহিরঙ্গ নাম "হরে কৃষ্ণ হরে রাম" কার দেওয়া নাম?
উওরঃ--ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু এটাকে পুনশ্চরণ করে নতুনভাবে তবে, কলিসন্তরন উপনিষদে এর কিছুটা আভাস পাওয়া যায়।
★তিনি কি প্রার্থনা মন্ত্রের বিধান দিয়েছিলেন?
উওরঃ--হ্যাঁ মহাভারতের বনপর্ব অনুযায়ী তিনি দ্বাপর যুগের মানুষের জন্য প্রার্থনা মন্ত্রের বিধান দিয়েছিলেন।তিনি প্রত্যহ সায়ংসন্ধ্যা ও প্রাতঃসন্ধ্যা প্রার্থনা করতেন।বর্তমানে ধর্ম্মের গ্লানি হেতু সে প্রার্থনা মন্ত্র বিলুপ্ত।
★তিনি তাঁর কথাকে প্রচার করার জন্য কি তৈরী করেছিলেন?
উওরঃ--মহাভারত অনুযায়ী ঋত্বিক সংঘ।বর্তমানে বিলুপ্ত।
★তিনি দ্বারকায় কি ছিলেন?
উওরঃ---রাজা
★তিনি সমগ্র জীবনে কতটি যুদ্ধ করেছিলেন?
উওরঃ--অানুমানিক ৭০ থেকে ৮০ টির অধিক।
★তিনি কয়টি বিবাহ করেছিলেন?
উওরঃ--বিষ্ণু পুরান ও ভাগবত মতে ৮/৯।
★তাঁর সহধর্মিনীগণের নামঃ--
১।মা রুক্ষনী দেবী
২।মা সত্যভামা
৩।মা জাম্ববতী
৪।মা কালিন্দী
৫।মা মিত্রবিন্দা
৬।নগ্নাজ্যোতি
৭।মা মুদ্রা
৮।মা লক্ষনা
★তাঁর কতজন সন্তান-সন্ততি ছিল?
উওরঃ--তথ্য মতে পাওয়া যায় ৪ জন পুত্র ও ১জন কন্যার নাম তবে এর থেকে বেশি।
★পুত্রগণঃ--১।প্রদুম্ন ২।শাম্ব ৩।অম্ব ৪।সাওকি
★মেয়েঃ--চরুমতি
★কার উচ্ছৃঙ্খল আচরণে তিনি সবচেয়ে বেশী কষ্ট পেয়েছিলেন?
উওরঃ--নিজ পুত্র প্রদুম্নের।
★শাম্ব কার কন্যাকে বিবাহ করেছিলো?
উওরঃ--দুর্যোধনের।
★মহাভারত কিসের ভিওিতে রচিত?
উওরঃ--কৌরব পান্ডবদের পারিবারিক যুদ্ধের ভিওিতে।
★কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ কতদিন স্থায়ী ছিল?
উওরঃ--১৮ দিন
★মথুরা ছেড়ে দ্বারকায় তিনি কেন গিয়েছিলেন?
উওরঃ--কংস ও জরাসন্ধের অত্যাচারে।
★মহাভারতে শল্য পর্বে শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কেমন কৌশল অবলম্বন করতে বলেছিলেন?
উওরঃ--শত্রুসংখ্যা অধিক হইলে তাহাদিগকে কূটযুদ্ধে বিনাশ করিবে।
★অর্জুনকে তিনি পবিত্র গীতার বাণী কখন প্রদান করেছিলেন?
উওরঃ--কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের প্রক্কালে।
★কিসের ভিওিতে তিনি পবিত্র গীতার বাণী প্রদান করা শুরু করেন?
উওরঃ--বর্ণোচিত কর্ম্মকে কেন্দ্র করে।
★কত বছর বয়সে তিনি অর্জুনকে গীতার বাণী প্রদান করেছিলেন?
উওরঃ--৪০ থেকে ৬০ বৎসর বয়সের মধ্যে।
★গীতার বিখ্যাত উক্তি কোনটা?
উওরঃ--যেখানে ধর্ম্মের গ্লানি হবে সেখানে তিনি নিজেকে নিজ সৃজন করে আসবেন।
★তিনি কত বছর বেঁচে ছিলেন?
উওরঃ--গবেষণামতে ৮০ থেকে ৮৫ বছর।
★তিনি কিভাবে দেহত্যাগ করেন?
উওরঃ--অশ্বথ বনে নিম গাছের ডালে বসে ছিলেন।এমন সময় জরা নামক ব্যাধের তীরের আঘাতে তিনি পড়ে যান এর কিছুক্ষণ পর তিনি দেহত্যাগ করে গোলকধামে পদার্পন করেন।
★তাঁর দেহের সৎকার কে করেন?
উওরঃ--মহাভারতের মোসল পর্ব অনুযায়ী ধনঞ্জয় ।
বীজমন্ত্রে সকলে বলো,
ক্লীং কৃষ্ণায় গোবিন্দায় নমঃ

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180903213137

Sunday, September 2nd, 2018

Astro Palmist Numerology Center

জন্ম অষ্টমী ও শ্রীকৃষ্ণ

সুপ্রভাত
আজ রাত্রি ৮.৪৮মি অষ্টমী লাগবে।
হিন্দু পঞ্জিকা মতে, সৌর ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে যখন রোহিণী নক্ষত্রের প্রাধান্য হয়, তখন জন্মাষ্টমী পালিত হয়। উৎসবটি গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে, প্রতি বছর মধ্য-আগস্ট থেকে মধ্য-সেপ্টেম্বরের মধ্যে কোনো এক সময়ে পড়ে। কৃষ্ণের জীবনের নাটকীয় উপস্থাপন রাসলীলামথুরা, বৃন্দাবন, মণিপুর ইত্যাদি স্থানে এই উৎসবের সাথে করা হয়।রাস লীলায় কৃষ্ণের ছোট বয়সের কর্ম-কাণ্ড দেখানো হয়, অন্যদিকে, দহি হাণ্ডি প্রথায় কৃষ্ণের দুষ্ট স্বভাব প্রতিফলিত করা হয় যেখানে কয়েকজন শিশু মিলে উচ্চস্থানে বেঁধে রাখা মাখনের হাড়ি ভাঙতে চেষ্টা করে। এই পরম্পরাকে তামিলনাডুতে উরিয়াদি নামে পালন করা হয়। কৃষ্ণের জন্ম হাওয়ায় নন্দের সকলকে উপহার বিতরণের কাহিনী উদ্‌যাপন করতে কৃষ্ণ জন্মাষ্টমীর পর বহু স্থানে নন্দোৎসব পালন করা হয়

জন্মাষ্টমী বা কৃষ্ণজন্মাষ্টমী একটি হিন্দু উৎসব। এটি বিষ্ণুর অবতার কৃষ্ণের জন্মদিন হিসেবে পালিত হয়। এর অপর নাম কৃষ্ণাষ্টমী, গোকুলাষ্টমী, অষ্টমী রোহিণী, শ্রীকৃষ্ণজয়ন্তী ইত্যাদি। হিন্দু পঞ্জিকা মতে, সৌর ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে যখন রোহিণী নক্ষত্রের প্রাধান্য হয়, তখন জন্মাষ্টমী পালিত হয়। উৎসবটি গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্টার অনুসারে, প্রতি বছর মধ্য-আগস্ট থেকে মধ্য-সেপ্টেম্বরের মধ্যে কোনো এক সময়ে পড়ে।

শাস্ত্রীয় বিবরণ ও জ্যোতিষ গণনার ভিত্তিতে লোকবিশ্বাস অনুযায়ী কৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল ৩২২৮ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের ১৮ অথবা ২১ জুলাই। মথুরা নগরীতে অত্যাচারী রাজা কংসের কারাগারে। তিনি বসুদেব ও দেবকীর অষ্টম পুত্র। তাঁর পিতামাতা উভয়ের যাদববংশীয়। দেবকীর দাদা কংস, তাঁদের পিতা উগ্রসেনকে বন্দী করে সিংহাসনে আরোহণ করেন। একটি দৈববাণীর মাধ্যমে তিনি জানতে পারেন যে দেবকীর অষ্টম গর্ভের সন্তানের হাতে তাঁর মৃত্যু হবে। এই কথা শুনে তিনি দেবকী ও বসুদেবকে কারারুদ্ধ করেন এবং তাঁদের প্রথম ছয় পুত্রকে হত্যা করেন। দেবকী তাঁর সপ্তম গর্ভ রোহিণীকে প্রদান করলে, বলরামের জন্ম হয়। এরপরই কৃষ্ণ জন্মগ্রহণ করেন। কৃষ্ণের জীবন বিপন্ন জেনে জন্মরাত্রেই দৈবসহায়তায় কারাগার থেকে নিষ্ক্রান্ত হয়ে বসুদেব তাঁকে গোকুলে তাঁর পালক মাতাপিতা যশোদা ও নন্দের কাছে রেখে আসেন। কৃষ্ণ ছাড়া বসুদেবের আরও দুই সন্তানের প্রাণরক্ষা হয়েছিল। প্রথমজন বলরাম (যিনি বসুদেবের প্রথমা স্ত্রী রোহিণীর গর্ভে জন্মগ্রহণ করেন) এবং সুভদ্রা (বসুদেব ও রোহিণীর কন্যা, যিনি বলরাম ও কৃষ্ণের অনেক পরে জন্মগ্রহণ করেন)।

সমগ্র ভারতবর্ষে যখন হানাহানি, রক্তপাত, সংঘর্ষ, রাজ্যলোভে রাজন্যবর্গের মধ্যে যুদ্ধবগ্রহ তথা পৃথিবী যখন মর্মাহত, পাশে অবনত, ঠিক সেই সৃষ্টি স্থিতি-পলয়ের যুগ সন্ধিক্ষণে তাঁর আবির্ভাব অনিবার্য হয়ে পড়ে। ঘোর অমানিশার অন্ধকারে তাঁর জন্মগ্রহণ করায় কৃষ্ণের গায়ের রং শ্যামল, অন্য অর্থে ধূসর, পীত, কিংবা কালো। সংস্কৃত কৃষ্ণ শব্দটির অর্থ কালো, ঘন বা ঘন-নীল। কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তি বোঝাতে এই শব্দটি ব্যবহৃত হয়। কৃষ্ণের মূর্তিগুলিতে তাঁর গায়ের রং সাধারণত কালো এবং ছবিগুলিতে নীল দেখানো হয়ে থাকে। তাঁর রেশমি ধুতিটি সাধারণত হলুদ রঙের এবং মাথার মুকুটে একটি ময়ূরপুচ্ছ শোভা পায়। কৃষ্ণের প্রচলিত মূর্তিগুলিতে সাধারণত তাঁকে বংশীবাদনরত এক বালক বা যুবকের বেশে দেখা যায়। এই বেশে তাঁর একটি পা অপর পায়ের উপর ঈষৎ বঙ্কিম অবস্থায় থাকে এবং বাঁশিটি তাঁর ঠোঁট পর্যন্ত ওঠানো থাকে। তাঁকে ঘিরে থাকে গোরুর দল; এটি তাঁর দিব্য গোপালক সত্ত্বার প্রতীক। কোনো কোনো চিত্রে তাঁকে গোপী-পরিবৃত অবস্থাতেও দেখা যায়।

জন্মাষ্টমী হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম প্রাচীন ধর্মীয় উৎসব। এক সময় ঢাকাবাসী এ জন্মাষ্টমী উৎসব অথবা জন্মাষ্টমীর মিছিলের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতেন। বর্তমানে এর ছোঁয়া থাকলেও আগের সেই জৌলুস আর নেই। জন্মাষ্টমী এ অঞ্চলের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের কাছে একটি প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী উৎসব ছিল, যে উৎসবে অংশগ্রহণ করতেন স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন। শুধু তাই নয়, এক সময় ঢাকা শহরে জন্মাষ্টমীর যে মিছিল বের হতো তা সারা উপমহাদেশে বিখ্যাত ছিল। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করে এ দিনে শুধু উপাবাসেও সপ্ত জন্মকৃত পাপ বিনষ্ট হয়। আর তাই এ দিনটিতে তারা উপবাস করে লীলা পুরুষোত্তম ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আরাধনা করে থাকে। এর সঙ্গে সঙ্গে কালের স্রোতে ধীরে ধীরে যুক্ত হয় মিছিল ও শোভাযাত্রা। ক্রমেই জন্মাষ্টমী পালনের প্রধান অঙ্গ হয়ে দাঁড়ায় মিছিল ও শোভাযাত্রা। কিন্তু ঠিক কবে থেকে এবং কেন জন্মাষ্টমী উৎসবে মিছিলের শুরু তার নির্দিষ্ট কোনো ইতিহাস জানা যায়নি

মিছিলের পুরনো ইতিহাস লেখক ভুবন মোহন বসাক এবং যদুনাথ বসাকের দুটি বইয়ের তথ্যানুসারে জন্মাষ্টমী উৎসবে মিছিলের শুরু হয়েছিল ষোড়শ শতকে। ভুবন মোহনের লেখা বই অনুসারে ইসলাম খাঁর ঢাকা নগরের পত্তনের (১৬১০ সাল) আগে বংশালের কাছে এক সাধু বাস করতেন। ১৫৫৫ সালে (ভাদ্র ৯৬২ বাংলা) তিনি শ্রী শ্রী রাধাষ্টমী উপলক্ষে বালক ও ভক্তদের হলুদ পোশাক পরিয়ে একটি মিছিল বের করেছিলেন। এর প্রায় ১০-১২ বছর পর সেই সাধু ও বালকদের উৎসাহে রাধাষ্টমীর কীর্তনের পরিবর্তে শ্রী কৃষ্ণের জন্মোপলক্ষে জন্মাষ্টমীর অপেক্ষাকৃত জাঁকজমকপূর্ণ একটি মিছিল বের করার প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছিল। সে উদ্যোগেই ১৫৬৫ সালে প্রথম জন্মাষ্টমীর মিছিল ও শোভাযাত্রা বের হয়।

পরবর্তীতে এ মিছিলের দায়ভার এসে বর্তায় ঢাকার নবাবপুরের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী কৃষ্ণদাস বসাকের পরিবারের ওপর। কালক্রমে জন্মাষ্টমীর মিছিল একটি সাংগঠনিক রূপ ধারণ করে এবং প্রতি বছর জন্মাষ্টমী উৎসবের নিয়মিত অঙ্গ হয়ে দাঁড়ায়। ১০৪৫ বঙ্গাব্দে কৃষ্ণ দাসের মৃত্যুর পর থেকে শ্রী শ্রী লক্ষ্মীনারায়ণ চক্রই এ উৎসবের আয়োজন শুরু করেন এবং ধীরে ধীরে জন্মাষ্টমীর মিছিলকে উন্নত করে তোলেন। এরপর থেকে নবাবপুরের ধনাঢ্য ব্যক্তিরাও জন্মাষ্টমী উপলক্ষে নিজ নিজ মিছিল বের করতে শুরু করে। কালক্রমে যা পরিচিত হয় উঠে 'নবাবপুরের মিছিল' নামে। অষ্টাদশ শতকের গোড়ার দিকে ইসলামপুরের পান্নিটোলার কিছু ব্যবসায়ী ধনাঢ্য হয়ে উঠে এবং ভগবানের অনুসরণে তারা জন্মাষ্টমীর মিছিল বের করতে শুরু করেন

১৭২৫ সালে জেমস টেলর উল্লেখ করেন যে, ওই সময় জন্মাষ্টমী পালনের জন্য দুটি পক্ষের সৃষ্টি হয়। নবাবপুর পক্ষকে বলা হতো, লক্ষ্মীনারায়ণের দল আর ইসলামপুর পক্ষকে বলা হতো, মুরারি মোহনের দল। সপ্তদশ শতকে মিছিলের শুরু হলেও তা বিকশিত হয়েছিল উনিশ শতকের শেষার্ধে। যে ধারা বলবৎ ছিল বিশ শতকের প্রথমার্ধ পর্যন্ত।

প্রথমদিকে মিছিলে নন্দঘোষ, রানী যশোদা, শ্রী কৃষ্ণ ও বলরামকে আনা হতো। ক্রমেই এর সঙ্গে যুক্ত হতে থাকে আরো নানা ধরনের অনুষঙ্গ। তবে মূল কাঠামোটি ছিল প্রথমে নেচে-গেয়ে যাবে কিছু লোক, এরপর দেব-দেবীর মূর্তি, লাঠিসোঁটা, বর্শা, নিশান প্রভৃতি নিয়ে বিচিত্র পোশাক পরিহিত মানুষ, নানা রকমের দৃশ্য। মিছিলের প্রধান আকর্ষণগুলো ছিল সুসজ্জিত হাতি, ঘোড়া, রঙিন কাগজে মোড়ানো বাঁশের টাট্টি, প্রকাণ্ড প্রকাণ্ড মন্দির, মঠ, প্রাসাদ ও প্রাচীন কীর্তির প্রদর্শন। সেসব আয়োজন এখন শুধুই স্মৃতি। কিন্তু হাজার প্রতিকূলতার পরও ঢাকায় এখনো জন্মাষ্টমী উৎসব ও শোভাযাত্রা জাঁকজমকপূর্ণভাবে পালিত হয়।

শ্রী কৃষ্ণের জীবনী পাঠ ও কর্মকান্ড মানব সমাজকে শিক্ষা দেয় যে, সৌভ্রাতৃত্ব ও স¯প্রীতির বন্ধনে বিশ্ব সমাজকে আবদ্ধ করার ক্ষেত্রে তাঁর দর্শন ও প্রেমের বাণী রাখতে পারে কার্যকরী ভূমিকা। তাইতো শুধু দুষ্টের দর্শনই নয় এক শান্তিময় বিশ্ব প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রতি বছর শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিন তথা জন্মাষ্টমী আমাদের মাঝে নিয়ে আসে জাতি ধর্ম নির্বিশেষে এক শুভ আনন্দময় বার্তা।

ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমীর ব্রতকথা।

মহা সমারোহে কংসরাজের দরবারে ধনুর্যজ্ঞাদি ও মহামল্লযুদ্ধ অনুষ্ঠান ছলে ষড়যন্ত্রকারী কংস কৃষ্ণকে হত্যা করবার জন্যই অক্রূরকে দিয়ে বৃন্দাবন থেকে কৃষ্ণ ও বলরামকে নিয়ে এসেছিল। দুরাচারী কংসকে বধ করা এবং মা দেবকী ও পিতা বসুদেবকে কারামুক্ত করা এবং বন্দী উগ্রসেনকে মথুরার রাজসিংহাসনে পুণরায় বসাবার জন্য কৃষ্ণ মথুরাতে আসেন। মথুরাবাসী ভক্তগণ বিশেষরূপে ব্যাকুল হয়ে পড়েছিলেন কবে দৈববাণী নির্ধারিত সেই ব্যক্তিটির আগমন হবে যে কংসকে উচ্ছেদ করবে, তাকেই আমরা এ জীবনে দর্শন পেতে চাই। সত্যি সেই দিন এসে গেল। কৃষ্ণ ও বলরাম মথুরা নগরীতে প্রবেশ করলেন। সবাই সেই সংবাদ পেয়ে কৃষ্ণ-বলরামকে সাদর অভ্যর্থনা জানাতে লাগল। মথুরাপুরে দুরাচারী কংসের বিনাশ হলে দেবকী বসুদেব অন্ধক প্রভৃতি অসংখ্য স্নেহপরায়ণ আত্মীয়স্বজন কৃষ্ণের স্তুতি করতে লাগলেন। মাতৃস্থানীয়া রমণীয়া কৃষ্ণকে আলিঙ্গন করতে নিজ কোলে নিয়ে ক্রন্দন করতে শুরু করলেন। বসুদেবও আনন্দে কাঁদতে লাগলেন। পুত্র পুত্র বলে কৃষ্ণকে আলিঙ্গন করতে লাগলেন। তারপর বলরাম ও কৃষ্ণকে বসুদেব বুকের কাছে টেনে নিয়ে বলতে লাগলেন, হে বৎস, তোমরা আমার পুত্র। তোমাদের সঙ্গে মিলিত হয়ে আজ আমার জন্ম সার্থক হলো। আমার জীবন ধন্য হলো।

বসুদেব-দেবকীর স্নেহ-ক্রন্দন ও আনন্দ দর্শন করে মথুরাবাসী আনন্দিত হয়ে কৃষ্ণকে প্রণতি জানিয়ে বললেন, হে কৃষ্ণ, আজ আমাদের আনন্দের সীমা নেই। আজ মল্লযুদ্ধে দুরাত্মা কংসের নিপাত হয়েছে। হে কৃষ্ণ! এখন আমাদের সবার প্রতি প্রীত হউন। আমাদের এ জনসাধারণের মধ্যে আপনার কাছে একটি প্রস্তাব নিবেদন করি, তা হলো, দেবকী দেবী যে দিন আপনাকে প্রসব করেছেন, সেই দিনটি সম্বন্ধে আমরা কিছুই নির্ধারণ করতে পারি না। সেই দিন আপনার জন্ম-উৎসব আমরা সম্পাদন করব। আপনি আমাদের অনুমতি প্রদান করুন। হে কৃষ্ণ! আমরা ভক্তি সহকারে আপনার শরণ গ্রহণ করলাম, আমাদের প্রতি অনুগ্রহ প্রকাশ করুন। সেই কথা শুনে বসুদেব বলরাম ও কৃষ্ণের দিকে তাকিয়ে- আনন্দে রোমাঞ্চিত হলেন। তারপর তিনি কৃষ্ণকে বললেন, সমস্ত লোকেরই এরকম হোক, তুমি যথাযথ আজ্ঞা প্রদান করো। পিতার অনুমতি অনুসারে মথুরা নগরীতে কৃষ্ণ সবার মাঝে ঘোষণা করলেন। হে মানবগণ! সূর্য সিংহরাশিতে গমন করলে আকাশে মেঘ উদয় হলে ভাদ্র মাসে কৃষ্ণাষ্টমীতে অর্ধ নিশাভাগে বৃষ রাশিস্থ শশধরে রোহিনী নক্ষত্রে পিতা বসুদেব ও মাতা দেবকীর কোলে আমার জন্ম হয়। আপনাদের প্রতি প্রীতিবশে আমি আজ থেকে অনুমোদন করলাম- পৌরগণ এবং অন্যান্য ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শূদ্র প্রভৃতি অপরাপর ধর্মালম্বীগণ আট থেকে আশী বছর বয়স অবধি আবাল বৃদ্ধ বনিতা আমার এ জন্ম তিথি ব্রত সাধন করুক। এ ব্রত করলে সবার শান্তি আনন্দ ও নীরোগ হবে।

কৃষ্ণের সেই কথা শুনে সমস্ত লোক জন্মাষ্টমীর দিন উপবাস ব্রত করে কৃষ্ণপ্রীতি সাধনের উদ্দেশে কৃষ্ণগান, কৃষ্ণকথা, যাগযজ্ঞ অনুষ্ঠান করতে লাগল। মধ্যরাত্রি পর্যন্ত মহাসমারোহে নানাবিধ মাঙ্গলিক অনুষ্ঠান চলতে লাগল। মথুরাবাসীরা কৃষ্ণকে নানা উপহার সামগ্রী দান করতে লাগল। দেবকী বসুদেবের বন্দনা করতে লাগল। দেবকী-বসুদেব উপস্থিত ব্রাহ্মণ পুরোহিত, গায়ক বাদক, স্তবকারী, অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী সবাইকে ধন বস্ত্র প্রভৃতি দান করতে লাগলেন।

বিষ্ণুরহস্যে লিখিত আছে, যে ব্যক্তি জন্মাষ্টমী ব্রত করতে বিমুখ, সে ভীষণ বনের মধ্যে সর্প হয়ে বাস করবে। তাছাড়া ইহলোকে ও পরলোকে তার সুখ নেই। নারকীয় যাতনা তার ভাগ্যে থাকে।

ভবিষ্যোত্তর পুরাণে উল্লেখ আছে, শ্রীকৃষ্ণ যুধিষ্ঠির মহারাজকে বলছেন, একটি মাত্র জন্মাষ্টমীর উপবাস করলে সাত জন্মের অর্জিত পাপরাশি থেকে মুক্তি লাভ হয় এবং সন্তান সন্ততি, আরোগ্য ও অতুল সৌভাগ্য লাভ হয়। জন্মাষ্টমী পরায়ণ ব্যক্তিদের বংশে রূপবান ও হৃদয়বান মহাত্মার জন্ম হয়।’ কলকাতার কৃষ্ণভক্তি পরায়ণ গৌরমোহন দে ও রজনী দেবী জন্মাষ্টমী দিনে নিজগৃহে রাধাগোবিন্দ সেবায় যুক্ত ছিলেন। পরদিনই তাঁদের পুত্র স্বরূপে জন্মগ্রহণ করেন এক হৃদয়বান মহাত্মা শ্রীঅভয়চরণ।

ভবিষ্যোত্তর পুরাণে আরো বলা হয়েছে, জন্মাষ্টমীতে স্নান, দান, হোম, স্বাধ্যায়, জপ, তপ প্রকৃতি যে কোনো কার্যের অনুষ্ঠান করা যায়, সেই সমস্ত শতগুণ ফলপ্রদ হয়। ব্রহ্মপুরাণে পূর্বখণ্ডে জন্মাষ্টমী মাহাত্ম্যে শ্রীসূত গোস্বামী বলেছেন শ্রীকৃষ্ণাষ্টমী হলো বৈষ্ণব তিথি। ঐ তিথির স্মরণ গ্রহণ করলে কলিযুগের মানুষ বিশুদ্ধ হয়।

আমাদের সমাজে জন্মাষ্টমী ব্রত উপবাস কেউ কেউ আগের দিন কেউ কেউ পরের দিন করেন। কোন দিন কর্তব্য, সেই ব্যাপারে পদ্মপুরাণে বলা হয়েছে ভোরের বেলা একটু সপ্তমী আর সারা দিন-রাত অষ্টমী তিথি থাকলেও ঐ সপ্তমী যুক্ত অষ্টমী তিথিতে ব্রত উপবাস একেবারেই নিষিদ্ধ। বরং পরের দিন ভোর পর্যন্ত অষ্টমী তিথি, তারপর সারা দিন-রাত নবমী থাকলেও সেই দিন নবমী যুক্ত অষ্টমী তিথিই ব্রত পালনের উপযুক্ত বলে গ্রহণ করতে হবে। আর রোহিনী নক্ষত্রযুক্ত সপ্তমী বিরহিত শুদ্ধ অষ্টমী যদি হয়, সেই অষ্টমী পরদিন ভোর অবধি থাকলেও পূর্ব দিনেই ব্রত উপবাস করতে হয়। কিন্ত সপ্তমী যুক্ত অষ্টমীর দিন জন্মাষ্টমী ব্রত উপবাস পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ।
ক্লীং কৃষ্ণায় গোবিন্দায় নমঃ
জয় শ্রীকৃষ্ণ

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180902134434

Saturday, September 1st, 2018

Astro Palmist Numerology Center

মা কালী ও শনিদেব

মা কালী ও শনিদেব

সুপ্রভাত
আজ শনিবার ,বড়রাজের ইষ্টদেবী দক্ষীনা কালী,তার পূজা করলে শনিদেব ভীষন তুষ্ট হন।

মা কালীর ধ্যান ও মায়ের অঙ্গের তাৎপর্য
মা কালীর ধ্যান মন্ত্র

ওঁ করালবদনাং ঘোরাং মুক্তকেশীং চতুর্ভুজাম্ ।
কালিকাং দক্ষিণাং দিব্যাং মুন্ডমালাবিভূষিতাম্।।
সদ্যশ্ছিন্নশিরঃখড়্গবামাধোর্দ্ধকরাম্বুজাম্ ।
অভয়াং বরদাঞ্চৈব দক্ষিণোর্দ্ধাধঃপাণিকাম্।।
মহামেঘপ্রভাং শ্যামাং তথা চৈব দিগম্বরীম্ ।
কণ্ঠাবসক্তমুন্ডালীগলদ্রুধিরচর্চ্চিতাম্ ।
কর্নাবতংসতানীতশবযুগ্মভয়ানকাম্ ।।
ঘোরদ্রংষ্টাং করালাস্যাং পীনোন্নতপয়োধরাম্।
শবানাং করসংঘাতৈঃ কৃতকাঞ্চীং হসন্মখীম্ ।।
সৃক্কদ্বয়গলদ্রক্তধারাবিস্ফুরিতাননাম্ ।।
ঘোররাবাং মহারৌদ্রীং শ্মশ্মানালয়বাসিনীম্ ।
বালার্কমণ্ডলাকারলোচনত্রিতয়ান্বিতাম্ ।।
দস্তুরাং দক্ষিণব্যাপি-মুক্তালম্বিকচোচ্চয়াং ।
শবরূপ-মহাদেবহৃদয়ো-পরিবংস্থিতাম্ ।।
শিবাভির্ঘোররাবাভিশ্চতুর্দিক্ষু সমন্বিতাম্ ।
মহাকালেন চ সমং বিপরীতরতাতুরাম ।।
সুখপ্রসন্নবদনাং স্মেরাননসরোরুহাম্ ।
এবং সঞ্চিন্তেয়ৎ কালীং সর্বকাম-সমৃদ্ধিদাম্ ।।

‪মন্ত্রের অনুবাদ-

দেবী দক্ষিণা কালী করালবদনাভয়ঙ্করী, মুক্তকেশী ও চতুর্ভুজা, তিনি দিব্য জ্যোতি সম্পূর্ণা, মুন্ডমালাধারিণী । মায়ের বামদিকের নিচেরহাতে সদ্যচ্ছিন্নিত মুন্ড, উপরের বামহাতে খড়গ । ডানদিকের উপরেরহাত অভয় মুদ্রায় এবং নিচের হাতবরমুদ্রা ধারণ করে আছেন । মায়ের গায়ের রং কালো মেঘের প্রভার মত শ্যামা । তিনি দিগম্বরী অর্থাৎ বস্ত্রহীনা। উনার গলার মুন্ডমালা গুলো থেকেবের হওয়া রক্ত উনার দেহ কে রঞ্জিত করছে, দুটি শবশিশু তারকর্ণভূষণ হওয়াতে দেবীকে ভয়ঙ্করীদেখাচ্ছে । তিনি তাঁর দাঁত দিয়েনিজের জিহ্বাকে কামড় দিয়েআছেন, তিনি কোমরে বেঁধেরেখেছেন হাতের মালা। তাঁর মুখে মৃদুহাসি এবং উনার মুখ থেকেরক্তের ধারা বের হচ্ছে আর উনারমুখে অনন্ত কোটি সূর্যের তেজবিদ্যমান । তিনি অতিশয় ক্রোদ্ধা,ভয়ংকর নাদকারিণী, উনার তিনটিচোখ আর সেই সকালের সূর্যের মতলালপ্রভাময় । উনার চারদিকে চিৎকার করছে শিয়ালের দল ।আমি সেই দেবীর ধ্যান করি যিনি শবরুপমহাদেবের হৃদয়ের মধ্যে দাঁড়িয়েআছেন যার মুখ সুখ-প্রসন্নতায় ভরা । যিনি মোক্ষদায়িনী এবং সকলইচ্ছাপূরণকারিণী.

দেবীর অঙ্গের তাৎপর্যঃ

দেবীর মাথায় অর্দ্ধচন্দ্র তাঁহার মোক্ষ-প্রদান শক্তির পরিচায়ক।তাহা হইতে নিঃসৃত অমৃত সাধক কে অমৃতত্ব বাঁ মোক্ষ প্রদান করিয়া থাকে। দেবী মুক্তকেশী ।তাঁর মুক্তকেশ চির-বৈরাগ্যের প্রতীক। জ্ঞান-অসির আঘাতে তিনি অক্টপাশ ছেদনকারী মা চির বৈরাগ্যময়ী। তাই তাঁর কালো চুল বিস্তৃত।

দেবীর তিন চোখ তিনটি আলোর প্রতীক,চন্দ্র, সূর্য ও অগ্নি। অন্ধকার বিধ্বংসী তিন শক্তির প্রকাশ। অজ্ঞতা, চন্দ্র, সূর্য ও অগ্নি অজ্ঞানতারূপ অন্ধকার থেকে মুক্ত করে। তিনটি চোখে দেবীঅতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতকে প্রত্যক্ষ করেন। কারণ,এই শক্তিই হল সৃষ্টি স্থিতি ও প্রলয়ের কর্তা। দেবীর কানে দুতি বালকের শব যার অর্থ নির্ব্বিকার, নিস্কাম,শিশু্ভাবাপন্ন সাধক মায়ের অতি প্রিয়। দেবী রক্তবর্ণের জিহ্বাকে সাদা দাঁত দিয়ে কামড়ে রেখেছেন। লাল রং রজোগুণের প্রতীক, সাদা রং সত্ত্বগুণের প্রতীক। সাদা দাঁত দিয়ে লাল জিহবাকে চেপে রাখা। অর্থাৎ সত্ত্বগুণর দ্বারা রজোগুণকে দমন করে রাখা। রজোগুণ ভোগের গুন, ঈশ্বর বিমুখ করে। রজোগুণ দমনের জন্য এই প্রতীক। অনেক সময় আমরা কোন অন্যায় বা মিথ্যাচার করলে জিহ্বার কামড় দেই অর্থাৎ অন্যায় করার স্বীকৃতি।

দেবীর গলায় পঞ্চাশটি মুন্ড দিয়ে মালা পরানো। পঞ্চাশটি মুন্ড পঞ্চাশটি অক্ষরের প্রতীক। ১৪ টি স্বরবর্ণ এবং ৩৬ টি ব্যঞ্জনবর্ণ, অক্ষর ব্রহ্ম,যার ক্ষয় নেই, শব্দ ব্রহ্ম, অক্ষরের দ্বারাই শব্দের উৎপত্তি হয়। এর অবস্থান মস্তকে। আমরা মন্ত্রোচ্চারণের দ্বারা দেব বা দেবীর বন্দনা করি।এই মন্ত্রের অবস্থান মাথার তালুতে সহস্রার পদ্মের মধ্যে। তাই অক্ষরের প্রতীক মুন্ড তাঁর গলায় হাত কর্মের প্রতীক। আমাদের সকল কর্মের ফলদাতা তিনি । সকাম ভক্ত যারা তারা অতৃপ্ত কামনা নিয়ে দেহত্যাগ করে বলে পুনরায় মাতৃ জঠরস্থ হয়, হস্ত মেখলা প্রতীকে সকাম ভক্তের পুণর্জন্ম লাভ করার তত্ত্ব নিহিত।

দেবীর চাইতে বড়তো কিছুই নেই। তাই তিনি কি পরিধান করবেন? বিশ্বব্যাপী শক্তির অবস্থান। শক্তিকে আবরিত করা যায়না। তিনি স্বয়ং প্রকাশ। তাই দেবী উলঙ্গ।দেবী কখন দক্ষিণ পদ কখন বাম্পদ, অগ্রে স্থাপন করেন ইহার অর্থ এক পদে অতীতকে অন্যপদে ভবিষ্যত কে অধিকার করিয়া আছেন।

কালো রং সকল বর্ণের অনুপস্থিত। তাই কালো। কখনো বা তিনি শ্যমা- শ্যামবর্ণা। কালো রং ভয়ের উদ্রেক করলেও শ্যাম রং কোমলতা জাগায়। স্নিগ্ধতা ও কমনীয়তা জাগায়। তাই মাতৃসাধক কালী শ্যামবর্ণা রূপেও দর্শন করেছেন।

মা কালী শবরূপী শিবের বুকে দন্ডায়মানা। শিব স্থির, কালী গতিময়ী। গতি ঠিক রাখতে হলে স্থিরের উপর তার প্রতিষ্ঠা প্রয়োজন। শিব শুভ্রবর্ণ,কালী কালো বর্ণ। সাধক কূটস্থ দর্শন কালে এই শুভ্র রং বেষ্ঠিত কালো রং সাধনায় দেখে থাকেন।

মা কালীর প্রনাম মন্ত্র। জয়ন্তী মঙ্গলা কালী ভদ্রা কালী কপালিনী দূর্গা শিবা সমাধ্যার্তী সাহা সুধা নমস্তুতে।

শনি
———
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সূর্যপুত্রায় বিদ্মহে মৃত্যুরূপায় ধীমহিঃ তন্নঃ সৌরিঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ নীলাঞ্জনসমাভাসং রবিপুত্রং যমাগ্রজম্। ছায়ায়া গর্ভসম্ভূতং তং নমামি শনৈশ্চরম্॥
ইষ্টদেবতা – দক্ষিণকালিকা।
ধারণরত্ন – নীলা, ধূপ – কৃষ্ণাগুরু, বার – শনিবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180901111539

Saturday, September 1st, 2018

Astro Palmist Numerology Center

মা কালী ও শনিদেব

মা কালী ও শনিদেব

সুপ্রভাত
আজ শনিবার ,বড়রাজের ইষ্টদেবী দক্ষীনা কালী,তার পূজা করলে শনিদেব ভীষন তুষ্ট হন।

মা কালীর ধ্যান ও মায়ের অঙ্গের তাৎপর্য
মা কালীর ধ্যান মন্ত্র

ওঁ করালবদনাং ঘোরাং মুক্তকেশীং চতুর্ভুজাম্ ।
কালিকাং দক্ষিণাং দিব্যাং মুন্ডমালাবিভূষিতাম্।।
সদ্যশ্ছিন্নশিরঃখড়্গবামাধোর্দ্ধকরাম্বুজাম্ ।
অভয়াং বরদাঞ্চৈব দক্ষিণোর্দ্ধাধঃপাণিকাম্।।
মহামেঘপ্রভাং শ্যামাং তথা চৈব দিগম্বরীম্ ।
কণ্ঠাবসক্তমুন্ডালীগলদ্রুধিরচর্চ্চিতাম্ ।
কর্নাবতংসতানীতশবযুগ্মভয়ানকাম্ ।।
ঘোরদ্রংষ্টাং করালাস্যাং পীনোন্নতপয়োধরাম্।
শবানাং করসংঘাতৈঃ কৃতকাঞ্চীং হসন্মখীম্ ।।
সৃক্কদ্বয়গলদ্রক্তধারাবিস্ফুরিতাননাম্ ।।
ঘোররাবাং মহারৌদ্রীং শ্মশ্মানালয়বাসিনীম্ ।
বালার্কমণ্ডলাকারলোচনত্রিতয়ান্বিতাম্ ।।
দস্তুরাং দক্ষিণব্যাপি-মুক্তালম্বিকচোচ্চয়াং ।
শবরূপ-মহাদেবহৃদয়ো-পরিবংস্থিতাম্ ।।
শিবাভির্ঘোররাবাভিশ্চতুর্দিক্ষু সমন্বিতাম্ ।
মহাকালেন চ সমং বিপরীতরতাতুরাম ।।
সুখপ্রসন্নবদনাং স্মেরাননসরোরুহাম্ ।
এবং সঞ্চিন্তেয়ৎ কালীং সর্বকাম-সমৃদ্ধিদাম্ ।।

‪মন্ত্রের অনুবাদ-

দেবী দক্ষিণা কালী করালবদনাভয়ঙ্করী, মুক্তকেশী ও চতুর্ভুজা, তিনি দিব্য জ্যোতি সম্পূর্ণা, মুন্ডমালাধারিণী । মায়ের বামদিকের নিচেরহাতে সদ্যচ্ছিন্নিত মুন্ড, উপরের বামহাতে খড়গ । ডানদিকের উপরেরহাত অভয় মুদ্রায় এবং নিচের হাতবরমুদ্রা ধারণ করে আছেন । মায়ের গায়ের রং কালো মেঘের প্রভার মত শ্যামা । তিনি দিগম্বরী অর্থাৎ বস্ত্রহীনা। উনার গলার মুন্ডমালা গুলো থেকেবের হওয়া রক্ত উনার দেহ কে রঞ্জিত করছে, দুটি শবশিশু তারকর্ণভূষণ হওয়াতে দেবীকে ভয়ঙ্করীদেখাচ্ছে । তিনি তাঁর দাঁত দিয়েনিজের জিহ্বাকে কামড় দিয়েআছেন, তিনি কোমরে বেঁধেরেখেছেন হাতের মালা। তাঁর মুখে মৃদুহাসি এবং উনার মুখ থেকেরক্তের ধারা বের হচ্ছে আর উনারমুখে অনন্ত কোটি সূর্যের তেজবিদ্যমান । তিনি অতিশয় ক্রোদ্ধা,ভয়ংকর নাদকারিণী, উনার তিনটিচোখ আর সেই সকালের সূর্যের মতলালপ্রভাময় । উনার চারদিকে চিৎকার করছে শিয়ালের দল ।আমি সেই দেবীর ধ্যান করি যিনি শবরুপমহাদেবের হৃদয়ের মধ্যে দাঁড়িয়েআছেন যার মুখ সুখ-প্রসন্নতায় ভরা । যিনি মোক্ষদায়িনী এবং সকলইচ্ছাপূরণকারিণী.

দেবীর অঙ্গের তাৎপর্যঃ

দেবীর মাথায় অর্দ্ধচন্দ্র তাঁহার মোক্ষ-প্রদান শক্তির পরিচায়ক।তাহা হইতে নিঃসৃত অমৃত সাধক কে অমৃতত্ব বাঁ মোক্ষ প্রদান করিয়া থাকে। দেবী মুক্তকেশী ।তাঁর মুক্তকেশ চির-বৈরাগ্যের প্রতীক। জ্ঞান-অসির আঘাতে তিনি অক্টপাশ ছেদনকারী মা চির বৈরাগ্যময়ী। তাই তাঁর কালো চুল বিস্তৃত।

দেবীর তিন চোখ তিনটি আলোর প্রতীক,চন্দ্র, সূর্য ও অগ্নি। অন্ধকার বিধ্বংসী তিন শক্তির প্রকাশ। অজ্ঞতা, চন্দ্র, সূর্য ও অগ্নি অজ্ঞানতারূপ অন্ধকার থেকে মুক্ত করে। তিনটি চোখে দেবীঅতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতকে প্রত্যক্ষ করেন। কারণ,এই শক্তিই হল সৃষ্টি স্থিতি ও প্রলয়ের কর্তা। দেবীর কানে দুতি বালকের শব যার অর্থ নির্ব্বিকার, নিস্কাম,শিশু্ভাবাপন্ন সাধক মায়ের অতি প্রিয়। দেবী রক্তবর্ণের জিহ্বাকে সাদা দাঁত দিয়ে কামড়ে রেখেছেন। লাল রং রজোগুণের প্রতীক, সাদা রং সত্ত্বগুণের প্রতীক। সাদা দাঁত দিয়ে লাল জিহবাকে চেপে রাখা। অর্থাৎ সত্ত্বগুণর দ্বারা রজোগুণকে দমন করে রাখা। রজোগুণ ভোগের গুন, ঈশ্বর বিমুখ করে। রজোগুণ দমনের জন্য এই প্রতীক। অনেক সময় আমরা কোন অন্যায় বা মিথ্যাচার করলে জিহ্বার কামড় দেই অর্থাৎ অন্যায় করার স্বীকৃতি।

দেবীর গলায় পঞ্চাশটি মুন্ড দিয়ে মালা পরানো। পঞ্চাশটি মুন্ড পঞ্চাশটি অক্ষরের প্রতীক। ১৪ টি স্বরবর্ণ এবং ৩৬ টি ব্যঞ্জনবর্ণ, অক্ষর ব্রহ্ম,যার ক্ষয় নেই, শব্দ ব্রহ্ম, অক্ষরের দ্বারাই শব্দের উৎপত্তি হয়। এর অবস্থান মস্তকে। আমরা মন্ত্রোচ্চারণের দ্বারা দেব বা দেবীর বন্দনা করি।এই মন্ত্রের অবস্থান মাথার তালুতে সহস্রার পদ্মের মধ্যে। তাই অক্ষরের প্রতীক মুন্ড তাঁর গলায় হাত কর্মের প্রতীক। আমাদের সকল কর্মের ফলদাতা তিনি । সকাম ভক্ত যারা তারা অতৃপ্ত কামনা নিয়ে দেহত্যাগ করে বলে পুনরায় মাতৃ জঠরস্থ হয়, হস্ত মেখলা প্রতীকে সকাম ভক্তের পুণর্জন্ম লাভ করার তত্ত্ব নিহিত।

দেবীর চাইতে বড়তো কিছুই নেই। তাই তিনি কি পরিধান করবেন? বিশ্বব্যাপী শক্তির অবস্থান। শক্তিকে আবরিত করা যায়না। তিনি স্বয়ং প্রকাশ। তাই দেবী উলঙ্গ।দেবী কখন দক্ষিণ পদ কখন বাম্পদ, অগ্রে স্থাপন করেন ইহার অর্থ এক পদে অতীতকে অন্যপদে ভবিষ্যত কে অধিকার করিয়া আছেন।

কালো রং সকল বর্ণের অনুপস্থিত। তাই কালো। কখনো বা তিনি শ্যমা- শ্যামবর্ণা। কালো রং ভয়ের উদ্রেক করলেও শ্যাম রং কোমলতা জাগায়। স্নিগ্ধতা ও কমনীয়তা জাগায়। তাই মাতৃসাধক কালী শ্যামবর্ণা রূপেও দর্শন করেছেন।

মা কালী শবরূপী শিবের বুকে দন্ডায়মানা। শিব স্থির, কালী গতিময়ী। গতি ঠিক রাখতে হলে স্থিরের উপর তার প্রতিষ্ঠা প্রয়োজন। শিব শুভ্রবর্ণ,কালী কালো বর্ণ। সাধক কূটস্থ দর্শন কালে এই শুভ্র রং বেষ্ঠিত কালো রং সাধনায় দেখে থাকেন।

মা কালীর প্রনাম মন্ত্র। জয়ন্তী মঙ্গলা কালী ভদ্রা কালী কপালিনী দূর্গা শিবা সমাধ্যার্তী সাহা সুধা নমস্তুতে।

শনি
———
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সূর্যপুত্রায় বিদ্মহে মৃত্যুরূপায় ধীমহিঃ তন্নঃ সৌরিঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ নীলাঞ্জনসমাভাসং রবিপুত্রং যমাগ্রজম্। ছায়ায়া গর্ভসম্ভূতং তং নমামি শনৈশ্চরম্॥
ইষ্টদেবতা – দক্ষিণকালিকা।
ধারণরত্ন – নীলা, ধূপ – কৃষ্ণাগুরু, বার – শনিবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180901111436

Thursday, August 30th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

কুন্ডলীতে রবি ও ব্হস্পতির সংযোগ

কুন্ডলীতে রবি ও ব্হস্পতির সংযোগ

সুপ্রভাত
::::::::::রবি + বৃহস্পতি যোগ :::::::

এই যোগটি একটি শুভ যোগ হিসাবে মানা হয়.
গ্রহ পরিচিতি
অ) রবি : - রাজকীয় ভাব .সম্মান. নাম. যশ.প্রতিষ্ঠা. পিতা. সরকার সমন্ধীয় বিযয়.আত্মা.পারসোনলেটি. রাজনীতি. উচ্ছপদ. চিকিত্সা . ইত্য়াদি ..

আ) বৃহস্পতি : - knowledge, wisdom, Sahitho, সামাজিক নীতি, আইন , ধর্ম ও ধর্ম গুরু. আধাত্মিকতা, টিচার ইত্য়াদি..

এরা ( রবি) সাধারণত জীবনে
উচ্ছপ্রতিষ্ঠা পায় ও সমাজে নাম করা বাক্তিত্ব হতে পারে .এরা পিতার দ্বারা লাভবান হতে পারে . এরা কর্তবপরায়ন.আত্মবিশ্বাসীয় সহনুভূতিশীল . গুনী wise & Knowledgeable person হয়.

এরা (বৃহস্পতি)
উচ্ছপদস্থ কর্মচারী . জাতিয় স্তরে কর্ম, কাউনসিলার. টিচিং . রাজনীতিবিদ. মন্ত্রী.
আইনি বিভাগ ,মেডিক্য়াল ফিল্ড . পরামর্শদাতা. ইত্য়াদি কাজের নির্দেশ করে .

এই যোগ মেষ ,সিংহ,কর্কট . ধনু ও মীন রাশি তে ভালো হয়,
এই যোগ মকর,কম্ভ,তুলা,ওবৃষ রাশিতে অত্যন্ত অশুভ ফল দেয়
কন‍্যা,মিথুন বৃশ্চিক এই যোগ মিশ্র ফল পাওয়া যায়।

( তবে অবশ্য়ই এইসব নির্ভর করে জন্মকুন্ডুলীর সম্পূন বিচারের ওপর)


ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180830100544

Wednesday, August 29th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

বাস্তুমতে ধনী হ ওয়ার উপায়

বাস্তুমতে ধনী হ ওয়ার উপায়

বাস্তু মতে এগুলো মানলেই আপনি বড়লোক!

বড়লোক হতে কে না চায়। কিন্তু কীভাবে ধনী হতে হয়, তা অনেকেরই জানা নেই। বাস্তু মতে কিছু নিয়ম মেনে চললে আপনি নিশ্চিত ধনী হতে পারবেন। তবে এগুলো অনেকটা বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে। আপনি যদি বিশ্বাস করে এগুলো কিছুদিন মেনে চলেন, তাহলে দেখবেন ফল পাচ্ছেন।
১) আপনার বেডরুমটি যদি ঘরের উত্তর কোণে হয়, তাহলে ঘরের রং নীল করুন। ঘরে লাল কিংবা মেরুন রং এড়িয়ে চলুন।
২) ঘরে টবে করে মানি প্ল্যান্ট রাখুন। ঘরের শোভাও বৃদ্ধি করবে আবার টাকাও আসবে। আমরা সকলেই জানি মানি প্ল্যান্ট ধন-সম্পদকে আকর্ষণ করে।
৩) একটা সুন্দর দরজা বাড়িতে সুখ-শান্তি, আনন্দ, ধন সম্পদ নিয়ে আসে। তাই ধনী হতে চাইলে বাড়ির দরজা যেন আকর্ষণীয় হয়। ইচ্ছে হলে স্বামী-স্ত্রীর নাম দরজায় ঝুলিয়ে দিতে পারেন। বাস্তু মতে এটি খুবই শুভ।
৪) বাড়ির দক্ষিণ পূর্ব কোণে রান্নাঘর করুন। রান্নাঘরের রং গোলাপি বা হলুদ করতে পারেন। তবে কালো কিংবা ধূসর একেবারেই চলবে না।
৫) দক্ষিণ কোণে যদি আপনার ঘর হয়, তাহলে ঘরের রং উজ্জ্বল হলুদ করুন। উজ্জ্বল হলুদ পজেটিভ এনার্জি আকর্ষণ করে।
৬) ধন-সম্পদের অধিপতি হলেন কুবের। তাই তাঁকে আকর্ষিত করতে হলে লকার কিংবা আলমারি ঘরের দক্ষিণ বা দক্ষিণ পশ্চিম কোণে রাখুন।

৭) বাড়ির শোভা বাড়াতে অনেকেই বাড়িতে ছোট ঝর্ণা তৈরি করেন। এটি শুধু বাড়ির শোভাই বাড়ায় না, সঙ্গে সঙ্গে অর্থকেও আকর্ষিত করে। তবে ঝর্ণার ক্ষেত্রে একটা বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখবেন, এটি যেন উত্তর-পূর্ব মুখে হয়। আর জল যেন সবসময় পরিস্কার থাকে এবং বয়ে যায়।
৮) ধন-সম্পদ, অর্থ, প্রতিপত্তি পেতে বাড়িতে অ্যাকোরিয়াম রাখুন। এবং বসার ঘরের উত্তর-পূর্ব কোণে এটি রাখুন।

বড়লোক হতে চান? তাহলে এখনই এই জিনিসগুলো বাড়ি থেকে সরান!

বাস্তু অনুযায়ী, আমাদের বাড়িতে এমন অনেক জিনিস থাকে, যা আমাদের উন্নতিতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। সেই সমস্ত জিনিসের জন্য আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকে। জেনে নিন কোন সেই জিনিস, যা আমাদের ধন-সম্পদ প্রাপ্তিতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। আর জেনে নিয়ে তাড়াতাড়ি সেই সমস্ত জিনিস বাড়ি থেকে সরিয়ে ফেলুন।
১) পায়রার বাসা- বলা হয়, যে বাড়িতে পায়রা বাসা করে সেই বাড়ির স্থায়িত্বের অভাব থাকে। সেই বাড়ির বাসিন্দারা ধন-সম্পদের মুখ দেখতে পান না। তাই আপনি যদি ধনী হতে চান, আর আপনার বাড়িতে যদি পায়রার বাসা থেকে থাকে, তাহলে এখনই বাড়ি থেকে পায়রার বাসাটি সরিয়ে দিন।
২) মৌচাক- মৌচাক শুধুমাত্র ভয়ঙ্করই নয়, দুর্ভাগ্য এবং অভাবের লক্ষণ এটি। তাই আপনার বাড়িতে যদি মৌমাছি চাক বেঁধে থাকে, তাহলে তা এখনই অন্যত্র রাখার ব্যবস্থা করুন।
৩) মাকরসার জাল- দুর্ভাগ্যের আরও একটি লক্ষণ হল মাকরসার জাল। ঘর-বাড়িতে মাকরসার জাল থাকা খুবই অশুভ। এখনই সেই জাল পরিস্কার করে ঘর-বাড়ি পরিস্কার করে রাখুন।
৪) ভাঙা কাঁচ- পরিবারের বড়রা হামেশাই একটা কথা বলে থাকেন যে, ভাঙা কাঁচে মুখ দেখা নাকি অমঙ্গল। কথাটা সত্যি। বাড়িতে কখনওই ভাঙা কাঁচ রাখবেন না। এটি দারিদ্রের লক্ষণ।
৫) বাদুড়- যে বাড়িতে মানুষের চলাচল নেই, সেখানে বাদুড় বসবাস করে। এই জীবটি দুর্ভাগ্য, অসুস্থতা, দারিদ্র বাড়িতে বয়ে নিয়ে আসে। আপনি যদি এমন কোনও জায়গায় বসবাস করে থাকেন, যেখানে বাদুড় থাকে, তাহলে সূর্য ডোবার আগেই বাড়ির জানলা দরজা সব ভালো করে বন্ধ করে দিন।
৬) খোলা কল- জলের কল খুলে রাখলে শুধু যে জল অপচয় হয়, তাই নয়, এটি প্রচন্ডরকমের দুর্ভাগ্যের লক্ষণ।
৭) পরিস্কার ছাদ- লক্ষ্য করে দেখবেন, যে সমস্ত বাড়িতে ছাদের ওপর ভাঙা জিনিসপত্র জমা করে রাখা থাকে, সেই বাড়ির আর্থিক অবস্থা ভালো নয়। তাই আপনি যদি আর্থিক দিক থেকে স্বচ্ছ্বল হতে চান, তাহলে এখনই ছাদ পরিস্কার করে রাখুন।
৮) বাসি ফুল- ঈশ্বরের আরাধনার স্থান থেকে বাসি ফুল সরিয়ে রাখুন।

৯) খোলা তার- ইলেকট্রিকের খোলা তার থেকে আমাদের নানারকম বিপদ হতে পারে। এছাড়া এটি দারিদ্রেরও লক্ষণ।
১০) শুকনো পাতা- অনেকেই ঘরের ভিতর গাছ লাগানো পছন্দ করেন। কিন্তু অকারণে গাছের পাতা শুকিয়ে যাওয়া দুর্ভাগ্যের চিহ্ন। তাই দুর্ভাগ্যকে এড়াতে গাছের যত্ন করুন। যেন কখনও গাছের পাতা শুকিয়ে না যায়

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180829105710

Friday, August 24th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

রেবতী নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

রেবতী নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

সুপ্রভাত
রেবতী নক্ষত্রের
ভবিষ্যৎবাণী ।

আপনি কি জানেন আপনার জন্ম নক্ষত্র কি ? কি বলছে আপনার জন্ম নক্ষত্র ! জনতে হলে চোখ রাখুন এই নক্ষত্র ফলের উপর । আর আপনার সথে কতটুকু মিললো সুধু লাইক দিয়ে নয় কমান্ডস করে জানান ।
এটি শেষ বা লাস্ট নক্ষত্র , 27নং রেবতী নক্ষত্র ।

আপনি মিষ্ট ভাষী, বন্ধুত্বপূর্ণ, এবং স্বাধীনতা প্রবণ হবেন। আপনি কোনো কারণ ছাড়া কারোর কাজে বিরক্ত করতে চাইবেন না এবং আপনি অন্যদের থেকে একই রকম আশা করবেন। যখনই কেউ আপনাকে আপনার নীতি থেকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করবে, আপনি হিংস্র হয়ে উঠবেন। পরিস্থিতি অনুযায়ী, আপনি মানুষের সাথে আপনার আচরণ পরিবর্তন করবেন। আপনি সৎ এবং অন্তর থেকে স্পষ্ট হবেন। একটা দীর্ঘ সময়ের জন্য কিছু গোপন রাখা আপনার জন্য কঠিন হবে। আপনি অন্ধ হয়ে কাউকে বিশ্বাস করবেন না; কিন্তু যদি আপনি একবার সেটি করেন, তাহলে তা সঠিকভাবে পালন করবেন। যাই ঘটুক না কেন, আপনি আপনার সহজাত প্রবৃত্তি অনুযায়ী আচরণ করবেন। আপনার আচরণ বেশ ধার্মিক হবে এবং কখনও কখনও আপনাকে বেশ গোঁড়াও করে তুলবে। আপনার প্রাচীন সংস্কৃতি এবং ইতিহাসে খুবই আগ্রহ থাকবে। জ্যোতির্বিদ্যা ও জ্যোতিষশাস্ত্রেও আপনার দক্ষতা থাকবে। এমনকি আপনার কবিতাতেও প্রতিভা থাকবে এবং রক্ষণশীল হওয়া সত্ত্বেও, আপনি গবেষণা করবেন এবং বৈজ্ঞানিক সমাধান খুঁজবেন। অন্যেরা কি বলবে, সে সম্পর্কে আপনি বেশি চিন্তা করবেন না। যদিও আপনি আপনার বিশ্বাসের প্রতি অটল হবেন, কিন্তু পাশাপাশি নমনীয়ও হবেন। যখন আপনাকে আপনার কাজ করতে হবে, আপনি সেটি নিঃশব্দেই করবেন। শুধুমাত্র এই গুণের কারণে, আপনি সফল হবেন। আপনি চটপটে ও বুদ্ধিমান হবেন, এবং আপনার মস্তিষ্ক ধারালো হবে। আপনার শিক্ষার স্তর উঁচু হবে। আপনার জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে, আপনি সবকিছু দ্রুত করে ফেলবেন। আপনার অসাধারণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা আছে। আপনি সর্বদা মিষ্টভাষী, এবং একজন পন্ডিত হবেন। আপনার আচরণ অন্যদের সাথে ভাল হবে এবং আপনি একজন ভাল বন্ধু হবেন। জীবনের সব বাধা টপকে আপনি সবসময় এগিয়ে থাকতে চেষ্টা করবেন। আপনি সমাজে একজন শ্রদ্ধাশীল ব্যক্তি হবেন, এবং মানুষের মধ্যে প্রেম ভালবাসা ছড়িয়ে দেওয়ায় দক্ষ হবেন। মানুষ আপনাকে কার্যকরী ব্যক্তিদের মধ্যে গণনা করবে। আপনার আধ্যাত্মিকতার প্রতি দৃঢ় আগ্রহ এবং বিশ্বাস থাকবে। আপনার যেমন সুখানুভব কামনা করবেন তেমনই আপনার জীবন বিলাসিতা ও সুখের সঙ্গে অতিবাহিত হবে। আপনি বেশ খুশি এবং আর্থিক দিক থেকে সমৃদ্ধশালী হবেন।

শিক্ষা এবং আয়

আপনার কাজে কর্মরত থাকার একটি দৃঢ় প্রবণতা থাকবে। আপনার কঠোর পরিশ্রম, বুদ্ধি, এবং অধ্যবসায় দিয়ে, আপনি কর্মক্ষেত্রে একটি উচ্চাসন অর্জন করবেন। তবে, আপনি ব্যবসায় সফল হবেন। আপনার জন্য ইতিবাচক পেশা হল শিল্পী; চিত্রশিল্পী; সম্মোহকারী; অভিনেতা; সুরকার; ঐন্দ্রজালিক; ঘড়ি বা ঘড়ির সাথে সম্পর্কিত কাজ; ভবন নির্মাণ সংশ্লিষ্ট কাজ; ক্যালেন্ডার বা বর্ষপঞ্জি সৃষ্টিকর্তা; জ্যোতিষী; বিমানসেবিকা; রত্ন পাথর ব্যবসায়ী; জল পরিবহণ সংশ্লিষ্ট কাজ; অনাথ আশ্রমের সঙ্গে যুক্ত কাজ; ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের অপারেটর; ট্রাফিক কন্ট্রোল এবং পুলিশ বিভাগ; বিদ্যুৎ বিভাগের সঙ্গে যুক্ত কাজ; সড়ক নিরাপত্তা কর্মী; প্রভৃতি।

পারিবারিক জীবন

আপনার বিবাহিত জীবন সাধারণত সুখের হবে। জীবন সঙ্গীর সঙ্গে ভাল সমন্বয় আশা করা যায়। এছাড়াও আপনি সন্তানদের কাছ থেকে যথেষ্ট সুখ পাবেন, কিন্তু আপনি আপনার বাবার কাছ থেকে বেশি উপকার না পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। আপনার জীবন সঙ্গী একগুঁয়ে স্বভাবের হতে পারে, কিন্তু তিনি ঈশ্বরের ভক্ত হবেন এবং সঠিকভাবে ধর্মানুষ্ঠান ও রীতিনীতি অনুসরণ করবেন।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180824113057

Friday, August 24th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

ঋনমুক্তি স্তোত্র ও যন্ত্রম

ঋনমুক্তি স্তোত্র ও যন্ত্রম

ঋণমুক্তি স্তোত্র ও যন্ত্রম্

যে সমস্ত ব্যক্তি আর্থিক ভাবে দেনার দায়ে ডুবছেন।যাঁরা বিভিন্ন জায়গা থেকে লোন করে বর্তমানে হতাশাগ্রস্থ তাদের জন্য একখানি স্তোত্রম দেওয়া হলো।
স্তোত্রমটি বৃহস্পতিবার বা শনিবার সন্ধ্যাবেলাতে পাঠ শুরু করুন। শুদ্ধ মনে,শুদ্ধ বসনে, ভক্তি ভরে। সিদ্ধিদাতা গনেশের কৃপায় তিনি সব রকম বিপদ কাটিয়ে উঠবেন। এইদিনগুলিতে নিরামিষ আহার করবেন।

॥ ঋণমোচকমঙ্গলস্তোত্রম্ ॥

শ্রীগণেশায় নমঃ॥

মঙ্গলো ভূমিপুত্রশ্চ ঋণহর্তা ধনপ্রদঃ ।
স্থিরাসনো মহাকায়ঃ সর্বকর্মবিরোধকঃ ॥ ১॥

লোহিতো লোহিতাক্ষশ্চ সামগানাং কৃপাকরঃ ।
ধরাত্মজঃ কুজো ভৌমো ভূতিদো ভূমিনন্দনঃ ॥ ২॥

অঙ্গারকো য়মশ্চৈব সর্বরোগাপহারকঃ ।
বৃষ্টেঃ কর্তাঽপহর্তা চ সর্বকামফলপ্রদঃ ॥ ৩॥

এতানি কুজনামানি নিত্যং য়ঃ শ্রদ্ধয়া পঠেত্ ।
ঋণং ন জায়তে তস্য ধনং শীঘ্রমবাপ্নুয়াত্ ॥ ৪॥

ধরণীগর্ভসম্ভূতং বিদ্যুত্কান্তিসমপ্রভম্ ।
কুমারং শক্তিহস্তং চ মঙ্গলং প্রণমাম্যহম্ ॥ ৫॥

স্তোত্রমঙ্গারকস্যৈতত্পঠনীয়ং সদা নৃভিঃ ।
ন তেষাং ভৌমজা পীডা স্বল্পাঽপি ভবতি ক্বচিত্ ॥ ৬॥

অঙ্গারক মহাভাগ ভগবন্ভক্তবত্সল ।
ত্বাং নমামি মমাশেষমৃণমাশু বিনাশয় ॥ ৭॥

ঋণরোগাদিদারিদ্র্যং য়ে চান্যে হ্যপমৃত্যবঃ ।
ভয়ক্লেশমনস্তাপা নশ্যন্তু মম সর্বদা ॥ ৮॥

অতিবক্ত্র দুরারার্ধ্য ভোগমুক্ত জিতাত্মনঃ ।
তুষ্টো দদাসি সাম্রাজ্যং রুষ্টো হরসি তত্ক্ষণাত্ ॥ ৯॥

বিরিংচিশক্রবিষ্ণূনাং মনুষ্যাণাং তু কা কথা ।
তেন ত্বং সর্বসত্ত্বেন গ্রহরাজো মহাবলঃ ॥ ১০॥

পুত্রান্দেহি ধনং দেহি ত্বামস্মি শরণং গতঃ ।
ঋণদারিদ্র্যদুঃখেন শত্রূণাং চ ভয়াত্ততঃ ॥ ১১॥

এভির্দ্বাদশভিঃ শ্লোকৈর্যঃ স্তৌতি চ ধরাসুতম্ ।
মহতিং শ্রিয়মাপ্নোতি হ্যপরো ধনদো য়ুবা ॥ ১২॥

স্তোত্রটি অবশ্যই ঋনমুক্তি যন্ত্রমের সামনে করবেন।
যন্ত্রমটি উপযুক্ত গ্ৰহাচার্য দ্ধারা হোম করে প্রান প্রতিষ্ঠাকরে নেবেন।
যন্ত্রম প্রস্তুত করতে আনুমানিক ৫৫০০টাকার ব‍্যায় হতে পারে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180824112704

Thursday, August 23rd, 2018

Astro Palmist Numerology Center

গৃহ নির্মাণ করবেন কিভাবে?

গৃহ নির্মাণ করবেন কিভাবে?

সুপ্রভাত
আগামী২৫-২৮আগষ্ট পর্যন্ত আমি শিলিগুড়
★★★গৃহ নির্মাণ★★★
------------------------------
গৃহ নির্মাণের ক্ষেত্রে শুভ 'দিন', 'মাস' ও নক্ষত্র বিচার করা অত্যন্ত আবশ্যক৷ গৃহে শান্তি বিধানে এই রকমই দরকারি কিছু টিপস।

যে গৃহে আপনি স্বজন-পরিজন নিয়ে বসবাস করবেন, যে গৃহ আপনার ভবিষ্যতের শান্তির নীড় হয়ে উঠবে, সেই গৃহের নির্মাণ কার্যে শুভাশুভ বিচার যে অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তা বলাই বাহুল্য৷
গৃহ নির্মাণ কোন দিন শুরু করা উচিত?

গৃহ নির্মাণের ক্ষেত্রে 'বার' বা 'দিন' একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়৷ আসুন দেখে নিই-গৃহারম্ভের ক্ষেত্রে 'বার' বা 'দিনে'র শুভ অশুভ ফলাফল-

রবিবারে: গৃহারম্ভ করলে অগ্নিভয় থাকে৷
সোমবারে: গৃহারম্ভ শুভফল দেয়৷ উক্তগৃহে বাস করলে অর্থপ্রাপ্তি ঘটে৷
মঙ্গলবারে: গৃহারম্ভ অশুভ৷ নানা ভাবে ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে৷
বুধবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবারে: গৃহ নির্মাণের পক্ষে শুভ৷
শনিবারে: অশুভ৷ নানারূপ অমঙ্গলের ভয় থাকে৷

গৃহ নির্মাণের উপযুক্ত মাস-বিধি-

বৈশাখ মাস: গৃহনির্মাণ কাজ শুভ৷ সম্পদ বৃদ্ধি হয়৷
জ্যৈষ্ঠ মাস: গৃহনির্মাণের পক্ষে অশুভ৷
আষার মাস: এই মাসে গৃহনির্মাণ করলে ধনহানি, পশুহানি হতে পারে৷
শ্রাবণ মাস: শ্রাবণ মাসে গৃহ নির্মাণের পক্ষে অশুভ৷
ভাদ্র মাস: অত্যন্ত অশুভ৷
আশ্বিন মাস: গৃহস্বামীর পত্নীর শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি হতে পারে৷
কার্তিক মাস: গৃহস্বামীর ধন সম্পদ বৃদ্ধির যোগ থাকে৷
অগ্রহায়ণ মাস: এই মাসে গৃহ নির্মাণ করলে ধন ও মিত্র লাভ হয়৷
পৌষ মাস: পৌষমাসে গৃহনির্মাণ করলে চৌর্য ভয় নির্দেশ করে৷
মাঘ মাস: এই মাসে গৃহারম্ভে অগ্নি ভয় থাকে৷
ফাল্গুন মাস: এই মাসে গৃহারম্ভ পুত্র ও বন্ধু লাভের পক্ষে শুভ৷
চৈত্র মাস: গৃহ নির্মাণের পক্ষে অশুভ৷

গৃহ নির্মাণের ক্ষেত্রে নক্ষত্র বিচার-

গৃহারম্ভের কাজে মাস, বার বিচারের সঙ্গে নক্ষত্র বিচারও করা প্রয়োজন৷
নক্ষত্র মোট ২৭টি৷ তার মধ্যে অশ্বিণী, মূলা, হস্তা ও শ্রবণা নক্ষত্রে গৃহারম্ভ করা যেতে পারে৷
এছাড়া রোহিনী, মৃগশিরা, চিত্রা, স্বাতী, হস্তা, পুষ্যা, উত্তর ফাল্গুণী, অনুরাধা, উত্তরষাঢ়া, ধনিষ্ঠা, শতভিষা, উত্তরভাদ্র পদ এবং রেবতী নক্ষত্রে গৃহারম্ভ বিশেষ শুভ ফল প্রদান করে৷
গৃহারম্ভকালের নক্ষত্রটি যদি পাপ গ্রহ যুক্ত হয় কিংবা রিষ্টি যুক্ত বা রিক্ত তিথি যুক্ত হয় তবে তা বর্জন করতে হবে৷
সেই সঙ্গে চন্দ্র বলবান কিনা এবং লগ্নে শুভ যোগ রয়েছে কিনা তাও নির্ণয় করা প্রয়োজন৷
এইভাবে গৃহ নির্মাণের প্রাক্কালে বার, মাস ও নক্ষত্র বিচার করে নিলে সেই গৃহে বসবাস করা অত্যন্ত শুভ বিবেচিত হয়৷

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180823142451

Thursday, August 23rd, 2018

Astro Palmist Numerology Center

উত্তর ভদ্রপদ নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

উত্তর ভদ্রপদ নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

সুপ্রভাত
উত্তর ভদ্রপদ নক্ষত্রের
ভবিষ্যৎবাণী l

আপনি কি জানেন আপনার জন্ম নক্ষত্র কি ? কি বলছে আপনার জন্ম নক্ষত্র ! জনতে হলে চোখ রাখুন প্রতিনিয়ত । আর আপনার সথে কতটুকু মিললো সুধু লাইক দিয়ে নয় কমান্ডস করে জানান

আপনার ব্যক্তিত্ব চৌম্বকীয় ও আকর্ষণীয় হবে। এছাড়াও, একটি হাসি আপনার মুখে সবসময় থাকবে। যদি আপনি এই হাসি নিয়ে একবার কারোর দিকে তাকান, সেই ব্যক্তি আপনার জন্য প্রেমে পড়ে যাবে। আপনি বুদ্ধিমান, জ্ঞানী এবং বিচক্ষণ হবেন। কারোর জন্য আপনার আচরণে কোন পরিবর্তন হবে না, আপনি সবাইয়ের সঙ্গে সমানভাবে আচরণ করবেন। আপনি কাউকে কষ্ট দিতে চাইবেন না; এছাড়াও আপনি বিপদে কাউকে দেখতে পারবেন না। আপনার ক্রোধ সবসময় নিয়ন্ত্রণ করা আবশ্যক; কিন্তু যখনই আপনি রেগে যাবেন, এটা খূব অল্প সময়ের জন্য হবে। আপনি বেশ নমনীয় এবং অন্তর পরিষ্কার হবে। যারা আপনার পছন্দের হবে, আপনি তাদের জন্য আপনার জীবনও বিসর্জন দিতে প্রস্তুত থাকবেন। আপনার কণ্ঠস্বর মিষ্টি এবং আপনি বক্তৃতায় মহান হবেন। আপনি আপনার শত্রুদের বিরুদ্ধে জয়ী হবেন। আপনার একটি গুণাবলী হল যে, আপনি একই সময়ে বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষ হতে পারেন। এমনকি আপনি যদি অনেক শিক্ষা নাও পান, আপনার জ্ঞানই একজনের যোগ্যতার সমান হবে। আপনার শিল্পকলার প্রতি আগ্রহ থাকবে এবং বিভিন্ন বই লিখতে সমর্থ হবেন এবং লিখেও ফেলবেন। আপনার অসাধারণ ক্ষমতা এবং দক্ষতা কারণে, আপনি প্রায় সব ক্ষেত্রেই স্বীকৃতি পেতে পারেন। আপনার জীবনে কোন অলসতার তাৎপর্য নেই। যখন আপনি কোন কিছু করার সিদ্ধান্ত নেন, আপনি সেটি করেই ছাড়েন। যে কোন ব্যর্থতার কারণে আপনি মন খারাপ করবেন না। বর্তমান এবং জীবনের সত্যে বিশ্বাসী হওয়ায়, আপনি দিবাস্বপ্ন দেখতে চাইবেন না। চরিত্র অনুযায়ী আপনি অন্যন্ত দৃঢ় হবেন এবং লালসার প্রতি আকৃষ্ট হবেন না। আপনি আপনার কথায় দৃঢ় থাকবেন এবং আপনি যা বলবেন তাই করবেন। করুণার অনুভূতি আপনার মধ্যে পরিপূর্ণ রূপে থাকবে এবং যখনই একজন দুর্বল ব্যক্তি আপনার কাছে আসবে, আপনি তাকে সাহায্য করার চেষ্টা করবেন। এছাড়াও আপনার ধর্মের প্রতি গভীর বিশ্বাস থাকবে এবং পাশাপাশি ধর্মীয় কাজেও যুক্ত থাকবেন। পেশা বা ব্যবসা যাই হোক না কেন, আপনি যেভাবেই হোক সফল হবেন। আপনার সাফল্যের কারণ আপনার কঠোর পরিশ্রমী চরিত্র হবে। আপনার কঠোর পরিশ্রম দিয়ে, আপনি সাফল্যের উচ্চতা স্পর্শ করবেন। আপনার বিজ্ঞান, দর্শন ও রহস্যময় বিষয়ের প্রতি গভীর আগ্রহ থাকবে। সমাজে, আপনি একজন পন্ডিত হিসাবে পরিচিত হবেন। সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত থাকাকালীন, আপনি একা থাকতে পছন্দ করবেন। আপনার উদ্দেশ্য উৎসর্গীকৃত হবে এবং আপনি অনুদান প্রদানে বিশ্বাস করবেন। আপনি আপনার ব্যক্তিত্বের কারণে সমাজে অনেক সম্মান এবং শ্রদ্ধা পাবেন। আপনার যৌবন সুখ ও সৌভাগ্যে পরিপূর্ণ হবে।

শিক্ষা এবং আয়

আপনার শিক্ষা ভাল হবে এবং আপনার অনেক বিষয়ের প্রতি জ্ঞান থাকবে। আপনার জন্য ইতিবাচক পেশা হল ধ্যান এবং যোগব্যায়াম বিশেষজ্ঞ; রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ; মন্ত্রণাদাতা; আধ্যাত্মিক গুরু; তপস্বী; যোগী; ঐশ্বরিক মানুষ; দাতব্য প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত কাজ; গবেষক; দার্শনিক; কবি; লেখক; সুরকার; শিল্পী; দোকানদার; সরকারি কর্মচারী; ইতিহাসবিদ; নিরাপত্তা রক্ষী; প্রভৃতি।

পারিবারিক জীবন

আপনি আপনার জন্মস্থান থেকে দূরে বসবাস করবেন। সম্ভবত, আপনি আপনার বাবার কাছ থেকে বেশি সুবিধা নাও পেতে পারেন এবং শৈশবে উপেক্ষিত বোধ করবেন। আপনার বিবাহিত জীবন সুখে পরিপূর্ণ হবে। জীবন সঙ্গী বেশ যোগ্যতাসম্পন্ন হবে এবং সন্তানরা আপনার প্রকৃত সম্পদ হবে। প্রকৃত ভাগ্য বিবাহের পর উত্থিত হবে। সন্তানরা অনুগত, বুদ্ধিমান, এবং বড়দের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180823141313

Wednesday, August 22nd, 2018

Astro Palmist Numerology Center

ভগবান বিষ্ণু ও দশাবতার

ভগবান বিষ্ণু ও দশাবতার

শুভ সন্ধ‍্যা
ভগবান বিষ্ণু ও দশ অবতার
একবার দেবতা ও দৈত্যদের দুর্দান্ত যুদ্ধ চলছিল | দেবরাজ ইন্দ্রের নেতৃত্বে সুরকুল বীরবিক্রমে এগিয়ে চলেছে | ক্রমশ পশ্চাদপটে চলে যাচ্ছে দৈত্য বংশ | তাঁদের গুরু শুক্রাচার্য অত্যন্ত উদ্বিগ্ন হয়ে গেলেন মহাদেবের নিকট | তাঁর কৃপা প্রার্থনা করলেন | যাতে যুদ্ধে জয়লাভ করে দেবতাদের কাছ থেকে উদ্ধার করে আনা যায় মৃত সঞ্জীবনী সিদ্ধি |
শুক্রাচার্য চলে যাওয়ায় অরক্ষিত হয়ে পড়ল অসুরদের আবাস স্থল | এই দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তাঁদের আক্রমণ করলেন দেবতারা | দিকভ্রান্ত হয়ে দৈত্যরা গেলেন ভৃগুপত্নীর কাছে | পুরাণে কোথাও তিনি কাব্য | কোথাও দিব্য | তিনি আচার্য শুক্রের মাতা | তাঁর কাছে বরাভয় ও আশ্রয় প্রর্থনা করলেন দৈত্যকুল |
ভৃগুপত্নী আশ্বস্ত করলেন দৈত্যদের | ঐশী ক্ষমতায় দেবতাদের তিনি স্থবির করে দিলেন | চলৎশক্তিহীন হয়ে স্থানুবৎ রইলেন দেবতারা | সেই সুযোগে পাল্টা আঘাত হানলেন দৈত্যরা | লণ্ডভণ্ড হয়ে গেল স্বর্গলোক |
চলন শক্তিহীন দেবতারা মনে মনে প্রার্থনা করলেন ভগবান বিষ্ণু সমীপে | ভগবান বুঝলেন তাঁকে খুব সাবধানে অগ্রসর হতে হবে | কারণ ভৃগুপত্নী একজন নারী | বিষ্ণু দেবতা হয়ে একজন নারীকে আঘাত করতে পারেন না | এদিকে ভৃগুপত্নীর মৃত্যু না হলে দেবতারা চলনক্ষম হবেন না |
শ্রী বিষ্ণু এরপর ভয়ঙ্কর পশুর রূপে আক্রমণ করলেন ভৃগুপত্নীকে | আচার্যানী বুঝলেন তাঁর সামনে অবতাররূপী স্বয়ং বিষ্ণু | কিন্তু তিনি অভিশাপ দেওয়ার আগেই বিষ্ণু তাঁর মস্তক ছিন্ন করেন সুদর্শন চক্রে |
নিহত স্ত্রীর নিষ্প্রাণ দেহে প্রাণ ফিরিয়ে আনেন আচার্য ভৃগু | কমণ্ডলু থেকে মন্ত্রপুত জলের স্পর্শে | ক্রোধে অন্ধ হয়ে তিনি শ্রী বিষ্ণুকে অভিশাপ দেন | তিনি যে অবতার রূপে বধ করেছেন এক নারীকে‚ সেই অবতারেই তাঁকে আবির্ভূত হতে হবে | একবার নয় | বারবার অবতীর্ণ হতে হবে ধরাধামে | তার মধ্যে থাকবে মনুষ্য জন্মও | তাঁকেও ভোগ করতে হবে জীবনের দুঃখ কষ্ট |
ভৃগুর অভিশাপেই বিষ্ণুর দশাবতার | তবে সেখানেও তিনি নারী হন্তারক | রামচন্দ্র অবতারে বধ করেছেন তারকা রাক্ষসীকে | শ্রীকৃষ্ণ অবতারে হত্যা করেছেন পুতনাকে | অর্থাৎ অধর্মকে পরাস্ত করে ধর্ম সংস্থাপনার্থায় নারীও অবধ্য নয় |
চিরাচরিত ভাবে দেবতাদের আচার্য হয়ে থাকেন বৃহস্পতি | দৈত্যদের গুরু শুক্র | দুই পক্ষের বিরোধ পুরাণের ছত্রে ছত্রে |
মহর্ষি ভৃগু ছিলেন প্রজাপতি ব্রহ্মার মানসপুত্র | ঋক বৈদিক যুগে তিনি মনুর সমসাময়িক | মনুর সন্তান হল মানব | ভৃগুর সন্তানদের বলা হয় ভার্গব
বৈদিক জনপদ ব্রহ্মবর্তে দোশি পর্বতে বধূসার নদীর পাশে ছিল তাঁর আশ্রম | এখন এই অঞ্চল পরে রাজস্থান হরিয়ানা সীমান্তে | স্কন্ধ পুরাণ অনুযায়ী‚ ভৃগু পরে চলে যান ভৃগুকচ্ছে ( আজকের গুজরাতে‚ নর্মদা নদীর পাশে )‚ জায়গাটির নাম কালক্রমে হয়ে দাঁড়ায় ভারুচ |
ভৃগুর এক পত্নী হলেন দক্ষকন্যা খ্যাতি | তাঁদের দুই পুত্র হলেন ধাতা ও বিধাতা | কন্যার নাম ভার্গবী | যিনি আবার বিষ্ণুপত্নী | আর এক পত্নী কাব্যমাতার পুত্র হলেন শুক্র | যিনি আবার শুক্রাচার্য রূপে অসুরদের গুরু হন | ভৃগুর পত্নী পুলোমা জন্ম দেন ঋষি চ্যবনের | আবার ভৃগুর এক পুত্র হলেন জমদগ্নি | যিনি আবার পরশুরামের পিতা |
প্রসঙ্গত বিষ্ণু ব্যতীত ত্রিদেবের ব্রহ্মা ও মহেশ্বরকেও অভিশাপ দিয়েছিলেন ভৃগু | আর একটি কথা জানিয়ে রাখা বাঞ্ছনীয় | এই পৌরাণিক কাহিনীগুলি সূত্র থেকে সূত্রান্তরে পরিবর্তিত হয় | পাঠকের যদি মনে হয় দেবতার বিপরীতে মনুষ্য-ঔদ্ধত্যের এই আখ্যান ভিত্তিহীন‚ তবে বলে রাখি এর উৎস মৎস্যপুরাণ |
এতদূর পড়ে মনে হতে পারে এই প্রতাপান্বিত ঋষি শুধু দেবতাদের সঙ্গে সম্মুখসমরে গিয়ে তাঁদের অভিশাপ দিয়ে গেছেন | কিন্তু এটা স্মর্তব্য যে মহর্ষি ভৃগু রচনা করেছেন জ্যোতিষ-সহ অন্যান্য শাস্ত্রের প্রামাণ্য আকর গ্রন্থ ভৃগুসংহিতা | আজও ভারতের নানা জায়গায় আছে তাঁর আশ্রম |

দশাবতার দর্শন করুন ও প্রণাম করুন

অবতার কি?
*********
অবতার (আক্ষরিক অর্থে অবতরণকারী) বলতে কোনো বিশেষ উদ্দেশ্য সাধনে স্বেচ্ছায় মর্ত্যে অবতীর্ণ পরম সত্ত্বাকে বোঝায়। কেবলমাত্র পরম সত্ত্বা বা পরমেশ্বরের অবতারগুলিই ধর্মানুশীলনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। এই সকল অবতার সর্বজন শ্রদ্ধেয় ও অতিলৌকিক ক্ষমতা সম্পন্ন। অন্যান্য অবতার গুলি ঈশ্বরের গৌণ সত্ত্বার রূপ অথবা কোনো গৌণ দেব দেবীর অবতার। অবতার, এই শব্দটি হিন্দুধর্মে মূলত বিষ্ণুর অবতারদের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। বর্তমান হিন্দুধর্মের অন্যতম বৃহৎ শাখা বৈষ্ণবধর্মে এই সকল অবতারের পূজার বিধান রয়েছে। বৈষ্ণবরা বিষ্ণুর দশাবতারকে পরমেশ্বরের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্যরূপে কল্পনা করেন। অনেক ক্ষেত্রেই অন্যান্য অবতার গুলি বৈষ্ণব শাস্ত্রের বর্ণিত অবতারদের অনুসরণে কল্পিত হয়ে থাকে। যেমন বৈষ্ণব ধর্ম মতে হিন্দুধর্মে অবতারবাদ মূলত বিষ্ণুকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে। বিষ্ণু ত্রিমূর্তির অন্যতম দেবতা ও হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী জগতের পালক ও রক্ষাকর্তা। অবতার হল, হিন্দু শাস্ত্রমতে ভগবান বিষ্ণুর মনুষ্যরূপে অথবা প্রানিরূপে পৃথিবীতে আগমন। বিভিন্ন গ্রন্থে অবতারের মোট সংখ্যা নিয়ে বিভিন্ন মতামত পাওয়া যায়। অবতার দুই প্রকার আংশিক ও পূর্ণাবতার। বিষ্ণু পরিপূর্ণভাবে আভির্ভূত হলে তাকে বলে পূর্ণবতার এবং আংশিকভাবে আভির্ভূত হলে তাকে বলে অংশাবতার।
বিষ্ণুর দশ সর্বাধিক প্রসিদ্ধ অবতার দশাবতার নামে পরিচিত। দশাবতারের তালিকাটি পাওয়া যায় গরুড় পুরাণ গ্রন্থে। এই দশ অবতারই মানব সমাজে তাঁদের প্রভাবের ভিত্তিতে সর্বাপেক্ষা অধিক গুরুত্বপূর্ণ বলে গণ্য হন। দশাবতারের প্রথম চার জন অবতীর্ণ হয়েছিলেন সত্য যুগে। পরবর্তী তিন অবতারের আবির্ভাব ত্রেতাযুগে। অষ্টম অবতার দ্বাপরযুগে এবং নবম অবতার কলিযুগে অবতীর্ণ হন। গরুড় পুরাণ ও অন্যান্য সনাতনী গ্রন্থ অনুসারে, দশম অবতার এখনো অবতীর্ণ হননি। তিনি কলিযুগের শেষ পর্বে অবতীর্ণ হবেন।
আসুন দেখি দশাবতার গুলি কি ও কি তার প্রকাশ••••••••
গরুড় পুরাণ মতে, বিষ্ণুর দশাবতার নাম ও যুগ উল্লেখিত:- মৎস্য, কূর্ম, বরাহ, নৃসিংহ, বামন,
পরশুরাম, রাম, কৃষ্ণ, বুদ্ধ, কল্কি
১. মৎস্যঃ- মাছের রূপে সত্যযুগে অবতীর্ণ
২. কূর্মঃ- কচ্ছপের রূপে সত্যযুগে অবতীর্ণ
৩. বরাহঃ- শূকরের রূপে সত্যযুগে অবতীর্ণ
৪. নৃসিংহঃ- অর্ধনরসিংহ রূপে সত্যযুগে অবতীর্ণ
৫. বামনঃ- বামনের রূপে ত্রেতাযুগে অবতীর্ণ
৬. পরশুরামঃ- পরশু অর্থাৎ কুঠারধারী রামের রূপে ত্রেতাযুগে অবতীর্ণ
৭. রামচন্দ্রঃ- অযোধ্যার রাজপুত্রের রূপে ত্রেতাযুগে অবতীর্ণ
৮. কৃষ্ণঃ- দ্বাপরযুগে ভ্রাতা বলরামের সঙ্গে অবতীর্ণ।
৯. বুদ্ধঃ- কলিযুগে অবতীর্ণ হন।
১০. কল্কিঃ- সর্বশেষ অবতার। হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী, কলিযুগের অন্তে তাঁর আবির্ভাব ঘটবে।
গরুড় পুরাণ অনুসারে বলরাম শীষনাগের অবতার। কোনো কোনো বৈষ্ণবীয় উপনিষদ শাস্ত্রে তাঁকে বিষ্ণুর নবম অবতার বলে মনে করা হয়। উল্লেখ্য, ঐ সকল গ্রন্থে বুদ্ধের কোনো উল্লেখ নেই। আবার শ্রীমদ ভাগবতে বুদ্ধদেব অবতারের উল্লেখ আছে। উল্লেখ্য দশাবতারের প্রকাশ••••••
#মৎস্যঃ- মৎস্য হল বিষ্ণুর প্রথম অবতার। মহাপ্লাবনের সময় বিষ্ণু একটি মাছরূপে পৃথিবীতে আসেন। অবতার বেশে বিষ্ণু, এ সময়ে তাঁর শিং এর সাথে মনুর নৌকা বেঁধে রাখেন। প্লাবন শেষে মনু পুনারায় এই সৃষ্ঠি প্রতিফলিত করেন।
#কূর্মঃ- কূর্ম বিষ্ণুর দ্বিতীয় অবতার। অমৃত উদ্ধারের জন্য যখন দেবতা ও দৈত্যরা সমুদ্র মন্থন করছিলো তখন বিষ্ণু কুৰ্মরূপ ধারণ করে মন্দর পর্বতকে পৃষ্ঠে ধারণ করে সাগরতলে শয়ন করেন । হাজার বছর মন্থনের পর ধন্বন্তরির আবির্ভাব হয়।
#বরাহঃ- বরাহ বিষ্ণুর তৃতীয় অবতার। বরাহ অর্থ শূকর। দানব হিরণ্যক্ষ পৃথিবীকে সমুদ্রতলে নিয়ে গেলে বরাহ তার সাথে এক হাজার বছর যুদ্ধ করে তাকে বধ করেন।
#নৃসিংহঃ- নৃসিংহ বিষ্ণুর চতুর্থ অবতার। হিরণ্যকশিপু নামে এক দানব তার পুত্র প্রহ্লাদকে হত্যা করতে গেলে বিষ্ণু নৃসিংহরূপে আবির্ভূত হন এবং প্রহ্লাদকে উদ্ধার করেন।
#বামনঃ- বামন বিষ্ণুর পঞ্চম অবতার। দানবরাজ বলি স্বর্গ, মর্ত্য ও পাতাল দখল করে নেয় এবং প্রচন্ড অত্যাচার শুরু করে। তার হাত থেকে মানব ও দেবতাদের রক্ষা করার জন্য মানবরূপে বিষ্ণুর আবির্ভাব হয়। তিনি বলির নিকট তিন পদক্ষেপ সমপরিমান জমি পাবার জন্য আবেদন করেন। ক্ষুদ্রকায় বামনের তিন পদক্ষেপ জমি খুবই সামান্য বিবেচন করে বলি তা দিতে রাজি হন। বামন দুই পদক্ষেপে স্বর্গ ও মর্ত্য অধিকার করে নেন। বলি তখন বামনরূপী বিষ্ণুকে চিনতে পারেন এবং তাঁর বশ্যতা স্বীকার করে নেন।
#পরশুরামঃ- ত্রেতা যুগারম্ভে যখন ক্ষত্রিয় রাজারা অত্যাচারী-অনাচারী ও অধর্মী হয়ে উঠে, তখন সৃষ্টির পালনহার বিষ্ণু পরশুরাম রুপে অবতীর্ণ হয়। পরে মহাদেবের কাছ থেকে যুদ্ধবিদ্যা শিখে এবং পিতার মৃত্যু শোধ নিতে গিয়ে সৃষ্টির সমাজ থ

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180822210011

Monday, August 20th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

বীজমন্ত্রে গ্ৰহের প্রতিবিধান

বীজমন্ত্রে গ্ৰহের প্রতিবিধান

সুপ্রভাত
নবগ্রহ উপাসনা

যারা নবগ্রহের অশুভ শক্তিকে পরাভূত করে শান্তি আনয়ন করতে চান সেই সাধকের জন্য নবগ্রহ মন্ত্র ও নবগ্রহ গায়ত্রী মন্ত্র জপ করা অপরিহার্য। বিষ্ণুধর্মোত্তরে উল্লেখিত হয়েছে—–
“গোচরে বা বিলগ্নে বা সে গ্রহারিষ্টসূচকাঃ। পূজয়ে তান্‌ প্রযন্তেন পূজিতাঃ স্যুঃ শুভপ্রদাঃ।।”
অর্থাৎ— গোচরে বা জন্মকুণ্ডলীতে যে গ্রহ অনিষ্টকারক, তার শান্তি করিয়ে প্রসন্নতা লাভ করানো প্রয়োজন। প্রসন্ন হয়ে সেই গ্রহ শুভ ফল প্রদান করেন। নবগ্রহ পূজা ও নবগ্রহের গায়ত্রী মন্ত্র জপের দ্বারা গ্রহগণের শান্তি অতি শীঘ্রই হয়ে থাকে।

সূর্য্য
———
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্য্যায়। জপ সংখ্যা – ৬০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভাস্করায় বিদ্মহে মহাতেজায় ধীমহিঃ তন্নঃ সূর্যঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ জবাকুসুমসংকাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্। ধ্বান্ত্যারিং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোঽস্মি দিবাকরম্॥
ইষ্টদেবতা – মাতঙ্গী।
ধারণরত্ন – চুনী, ধূপ – গুগগুল, বার – রবিবার, প্রশস্ত সময় – সকাল ১২ টা পর্যন্ত।

চন্দ্র
———
মন্ত্র – ওঁ ঐং ক্লীং সোমায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১৫০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ক্ষীরপুত্রায় বিদ্মহে অমৃতত্বায় ধীমহিঃ তন্নঃ চন্দ্রঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ দধিশঙ্খতুষারাভং ক্ষীরোদার্ণবসম্ভবম্। নমামি শশিনং ভক্ত্যা শম্ভোর্মুকুটভূষণম্॥
ইষ্টদেবতা – কমলা।
ধারণরত্ন – মুক্তা, ধূপ – সরলকাষ্ঠ, বার – সোমবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যা ৬-৯ পর্যন্ত।

মঙ্গল
———-
মন্ত্র – ওঁ হুং শ্রীং মঙ্গলায়ঃ। জপ সংখ্যা – ৮০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ অঙ্গারকায় বিদ্মহে শক্তিহস্তায় ধীমহিঃ তন্নঃ ভৌমঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ ধরণীগর্ভসম্ভূতং বিদ্যুৎপুঞ্জসমপ্রভম্। কুমারং শক্তিহস্তঞ্চ লোহিতাঙ্গং নমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – বগলামুখী।
ধারণরত্ন – প্রবাল, ধূপ – দেবদারু, বার – মঙ্গলবার, প্রশস্ত সময় – সকাল ১২ টা পর্যন্ত।

বুধ
——-
মন্ত্র – ওঁ ঐং শ্রীং শ্রীং বুধায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সৌম্যরূপায় বিদ্মহে বাণেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ বুধঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ প্রিয়ঙ্গুকলিকাশ্যামং রূপেণাপ্রতিমং বুধম। সৌম্যং সর্বগুণোপেতং তং বুধং প্রণাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ষোড়োশী অথবা ত্রিপুরভৈরবী।
ধারণরত্ন – পান্না, ধূপ – সঘৃত দেবদারু, বার – বুধবার, প্রশস্ত সময় – বেলা ১২টা পর্যন্ত।

বৃহস্পতি
—————-
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং ক্লীং হুং বৃহস্পতয়ে। জপ সংখ্যা -১৯০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ আঙ্গিরসায় বিদ্মহে দণ্ডায়ুধায় ধীমহিঃ তন্নঃ জীবঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ দেবতানাং ঋষিণাঞ্চ গুরুং কনকসন্নিভম্। বন্দ্যভূতং ত্রিলোকেশং তং নমামি বৃহস্পতিম্॥
ইষ্টদেবতা – তারা।
ধারণরত্ন – পোখরাজ, ধূপ – দশাঙ্গ, বার – বৃহস্পতিবার, প্রশস্ত সময় – বেলা ১২ পর্যন্ত।

শুক্র
———
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায়। জপ সংখ্যা – ২১০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভৃগুসুতায় বিদ্মহে দিব্যদেহায় ধীমহিঃ তন্নঃ শুত্রঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ হিমকুন্দমৃণালাভং দৈত্যানাং পরমং গুরুম্। সর্বশাস্ত্রপ্রবক্তারং ভার্গবং প্রণমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ভুবনেশ্বরী।
ধারণরত্ন – হীরা, ধূপ – গুগুল, বার – শুক্রবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।

শনি
———
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সূর্যপুত্রায় বিদ্মহে মৃত্যুরূপায় ধীমহিঃ তন্নঃ সৌরিঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ নীলাঞ্জনসমাভাসং রবিপুত্রং যমাগ্রজম্। ছায়ায়া গর্ভসম্ভূতং তং নমামি শনৈশ্চরম্॥
ইষ্টদেবতা – দক্ষিণকালিকা।
ধারণরত্ন – নীলা, ধূপ – কৃষ্ণাগুরু, বার – শনিবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।

রাহু
———
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং রাহবে। জপ সংখ্যা – ১২০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ শিরোরূপায় বিদ্মহে অমৃতেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ রাহুঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ অর্দ্ধকায়ং মহাঘোরং চন্দ্রাদিত্যবিমর্দকম্। সিংহিকায়াঃ সুতং রৌদ্রং তং রাহুং প্রণমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ছিন্নমস্তা।
ধারণরত্ন – গোমেদ, ধূপ – দারুচিনি, বার – শনি/মঙ্গল বার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।

কেতু
———
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং ঐং কেতবে। জপ সংখ্যা – ২২০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ গদাহস্তায় বিদ্মহে অমৃতেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ কেতুঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ পলালধূমসঙ্কাশং তারাগ্রহবির্মদকম্। রৌদ্রং রৌদ্রাত্মকং ক্রূরং তং কেতুং প্রণমাম্যহং॥
ইষ্টদেবতা – ধূমাবতী।
ধারণরত্ন – ক্যাটস্ আই, ধূপ – মধুযুক্ত দারুচিনি, বার – শনি/মঙ্গল বার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা
অছাড়া প্রত‍্যেক বাড়িতে শ্রীযন্ত্রম, ধনদা যন্ত্রম সূর্য যন্ত্রম এবং দূর্গা যন্ত্রম রাখতে পারে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180820100606

Monday, August 20th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

পূর্বভাদ্রপদ নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

পূর্বভাদ্রপদ নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

. পূর্ব ভদ্রপদ নক্ষত্রের
ভবিষ্যৎবাণী ।

আপনি কি জানেন আপনার জন্ম নক্ষত্র কি ? কি বলছে আপনার জন্ম নক্ষত্র ! জনতে হলে চোখ রাখুন প্রতিনিয়ত । আর আপনার সথে কতটুকু মিললো সুধু লাইক দিয়ে নয় কমান্ডস করে জানান

## আপনি শান্তিপ্রিয় এবং বুদ্ধিমান মানুষ। আপনার আচরণ পক্ষপাতিত্বহীন এবং সহজ জীবন অতিবাহিত করা পছন্দ করেন। আপনার ঈশ্বরের উপর পূর্ণ আস্থা থাকবে এবং ধর্মীয় সব বিষয়ে আপনার আগ্রহ থাকবে। আপনার হৃদয় পবিত্র হওয়ায়, আপনি সবসময় অন্যদের সাহায্য করার জন্য প্রস্তুত থাকবেন। বাস্তব সম্পদের চেয়ে বেশী, আপনার ভাল সুনাম এবং আন্তরিকতার ধন-সম্পদ থাকবে। সত্য কথা বলা এবং সত্যনিষ্ঠ থাকা আপনার গুণ হবে। সৎ থাকতে, আপনি অসাধুতা এবং মূল্যহীন চালাকি থেকে দূরে থাকুন। কোন পরিস্থিতেই, আপনি নিরাশ হবেন না কারণ আপনি আশাবাদী থাকবেন। আপনি সবসময় অন্যদের সাহায্য করতে প্রস্তুত থাকবেন কারণ আপনি দানশীল হবেন। যখনই কেউ বিপদে পড়বে, আপনি তাকে সাহায্য করার চেষ্টা করবেন। আপনি অত্যাধুনিক এবং বন্ধুত্বপূর্ণ হবেন। এজন্যেই আপনি এত ভালবাসা এবং স্নেহের সঙ্গে মানুষের সাথে মিশতে পারবেন। বন্ধুত্বে, আপনি সততা ও যৌক্তিকতার দিকে বেশি করে নজর দেবেন। আপনি পবিত্র আচরণের দ্বারা অন্তরকে বিশুদ্ধ করবেন এবং কখনো কারোর ক্ষতি করার চেষ্টা করবেন না। আপনার ব্যক্তিত্বের এই বিশিষ্টতার কারণে, মানুষ আপনাকে বিশ্বাস করবে। যদি শিক্ষা এবং জ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করা যায়, আপনি বেশ বুদ্ধিমান হবেন। এমনকি আপনার সাহিত্যেও আগ্রহ থাকবে। এটি ছাড়াও, বিজ্ঞান, জ্যোতির্বিদ্যা ও জ্যোতিষশাস্ত্রে আপনি আগ্রহী হবেন। এছাড়াও, আপনি এই বিষয়গুলিতে একজন বিশেষজ্ঞও হতে পারেন। আপনি আপনার চিন্তাধারায় পক্ষপাত করেন না। আধ্যাত্মিকতা ছাড়াও, আপনার বিভিন্ন বিষয়ের উপর ভাল জ্ঞান থাকবে। এছাড়াও, আপনি বেশ ভাল জ্যোতিষশাস্ত্র জানবেন। আপনি একজন আদর্শবাদী এবং অর্থের চেয়ে জ্ঞানে অধিক গুরুত্ব দেবেন। পেশার নিরিখে, চাকরি ও ব্যবসা উভয়ই আপনার জন্য ইতিবাচক হবে। আপনি চাকরির চেয়ে ব্যবসা করা বেশি পছন্দ করবেন, এবং আপনি কাজের জায়গায় উচ্চ পদে অবস্থান করতে পারবেন। যদি আপনি ব্যবসা পছন্দ করেন, তাহলে সেটি প্রসারণ করতে আপনি আপনার সব প্রচেষ্টা

দেবেন। আপনি অংশীদারিত্বের মাধ্যমে ব্যবসা করতে চাইবেন। দায়িত্বে ক্ষেত্রে, আপনি সেগুলিকে খুব ভালভাবে বুঝবেন এবং সততার সঙ্গে আপনার কর্তব্য সম্পাদন করবেন। আপনি নেতিবাচক আবেগকে আপনাকে পরাভূত করতে দেবেন না এবং সাহসের সঙ্গে উদ্যোগ গ্রহণ করে নেতিবাচক পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসবেন। আপনি সুনাম অর্জন করার জন্য কখনোই তাড়াহুড়ো করবেন না এবং পরিকল্পনার জন্য অনেক সময় নেবেন।

শিক্ষা এবং আয়

আপনি বুদ্ধিমান হয়ে জন্মাবেন এবং যেকোনো ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন করতে পারবেন। যদি আপনি সরকারি চাকরি করেন, তাহলে আপনি সরকারের কাছ থেকে অপ্রত্যাশিত সুবিধা ও পদোন্নতি পেতে পারেন। আপনি আর্থিকভাবে এবং সামাজিকভাবে একটি স্বাধীন জীবন যাপন করতে সক্ষম হবেন। 24 থেকে 33 বছর বয়সের মধ্যে, উন্নতির অসাধারণ সময়ের অভিজ্ঞতা হবে। আপনার জন্য ইতিবাচক পেশা হল শল্যচিকিৎসক; দুঃসাহসিক কথাসাহিত্য লেখক; পুরোহিত; জ্যোতিষী; যোগব্যায়াম প্রশিক্ষক; মনোবিশ্লেষক; রাজনীতিবিদ; অস্ত্র নির্মাণ সম্পর্কিত কাজ; সৈনিক; এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞ; ঢালাই; কামার ও স্বর্ণকার সম্পর্কিত কাজ; ফার্মাসিউটিক্যালের কাজ; প্রভৃতি।

পারিবারিক জীবন

আপনি আপনার প্রত্যাশা অনুযায়ী মায়ের কম ভালবাসা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। একটাই কারণ মায়ের থেকে পৃথক করে দিতে পারে। কিন্তু, আপনার বিবাহিত জীবন সুখের হবে। স্ত্রী বুদ্ধিদীপ্ত এবং কর্তব্যপরায়ণ হবেন। এছাড়াও আপনি আপনার সন্তানদের কাছ থেকে সম্পূর্ণ সুখ পাবেন।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180820092121

Saturday, August 18th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

রাশি অনুযায়ী ব‍্যাবসায় আর্থিক বিনিয়োগ

রাশি অনুযায়ী ব‍্যাবসায় আর্থিক বিনিয়োগ

শুভসন্ধ‍্যা
আর্থিক আয় বাড়াতে কোথায় বিনিয়োগ করবেন, জানুন রাশি অনুযায়ী

দিনের শেষে অর্থ আর আয় প্রত্যেকের জীবনেই ভীষণভাবে প্রাসঙ্গিক। কীভাবে আয় বাড়ানো যায়, কীভাবে আরও একটু বেশি সাশ্রয় করলে সংসারে সুখ স্বাচ্ছন্দ্য বাড়বে, এই সমস্ত চিন্তা ভাবনা অনকেরই থাকে। তবে সঠিক জায়গায় সঠিক আর্থিক বিনিয়োগ টাকা পয়সা নিয়ে চিন্তা খানিকটা কমিয়ে দেয়। কোন ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করলে লাভ বেশি, আয় বেশি , এ সম্পর্কে জানান দিচ্ছে জ্যোতিষ শাস্ত্র। এবার দেখে নেওয়া যাক কোন ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করলে লাভ বেশি আপনার রাশিফল অনুযায়ী।

মেষ

মেষ রাশির জাতকরা সাধারণত ভীষণ রকমের সাহসী হন। আর্থিক পতনের পরও ঝুঁকি পূর্ণ কাজ করতে এঁরা সব সময়ে তৎপর থাকেন। তাই মেষ রাশির জাতকদের পক্ষে রিয়েল এস্টেট-এ বিনিয়োগ বা দীর্ঘমেয়াদী কোনও বিষয়ে বিনিয়োগ লাভজনক প্রমাণিত হতে পারে।

বৃষ

বৃষ রাশির জাতকরা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভীষণ বুঝেশুনে পদক্ষেপ নেন। তাঁদের বাস্তববোধ বেশি থাকার ফলে আর্থিক ক্ষেত্রে খুব একটা বড় ক্ষতির সম্মুখীন তাঁরা হন না। কম ঝুঁকিপূর্ণ, সরকারী বন্ড বা ওঅ একই জাতীয় স্কিমে বিনিয়োগ লাভজনক হতে পারে।

মিথুন

মিথুন রাশির জাতকরা আর্থিক বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও একটু বেশি বিলাসী হয়ে থাকেন। বিনিয়োগে আভিজাত্য না থাকলে সেখানে বিনিয়োগ করতে পছন্দ করেন না মিথুন রাশির জাতকরা। কোনও ব্যবসায়িক কাজে বিনিয়োগ করলে এঁদের ভালো লাভের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন জ্যোতিষবিদরা।


কর্কট

কর্কট রাশির জাতকরা ইউলিপের ঐতিহ্যপূর্ণ জায়গায় বিনিয়োগ করতে পারেন। যে ধরণের বিনিয়োগ থেকে একটি নির্দ্দিষ্ট সময় পর পর টাকা আসতে পারে সেরকম জায়গায় কর্কট রাশির জাতকদের বিনিয়োগ করা উচিত বলে অনেকেই মত প্রকাশ করেছেন।

সিংহ
সিংহ রাশির জাতকরা জন্মগতভাবেই নেতা মনোভাবাপন্ন। তাই যে কোনও ঝুঁকিপূর্ণ কাজে তাঁরা দিশা দেখাতে পারেন। সিংহ রাশির জাতকদের ক্ষেত্রে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ অনেক সময়ই লাভজনক প্রমাণিত হয়েছে।

কন্যা

কন্যা রাশির জাতকরা অঙ্কের হিসাব সবচেয়ে ভালো বোঝেন। তবে য়ে কোনও ঝুঁকিপূর্ণ কাজে তাঁরা সাফল্য পেয় যান আর্থিক দিক দিয়ে। তাই অনেক জ্যোতিষবিদের ধারণা, যদি সুযোগ থাকে, তাহলে যে কোনও রকমের জায়গাতেই অল্প বিনিয়োগ করে দেখতে পারেন এই কন্যা রাশির জাতকরা।

তুলা

তুলা রাশির জাতকরা সৌন্দর্য়ের উপাসক, তাঁদের বুদ্ধি প্রচণ্ড বেশি হলেও, তাঁরা সুখী বিলাসী জীবনে বিশ্বাস করেন। তাই এঁদের আইপিও জাতীয় কিছু ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করা লাভজনক হতে পারে।

বৃশ্চিক

বৃশ্চিক রাশির জাতকরা খুবই ভালো ব্য়বসায়ী হতে পারবেন। কারণ এঁরা সহজে বুঝে নিতে পারেন কোথায় সমস্যা হতে পারে, কোথায় লাভ বেশি হওতার সম্ভাবনা। তাই যেকোনও ধরনের ব্যবসা তাঁদের পক্ষে লাভজনক হতে পারে।

ধনু

ধনু রাশির জাতকরা যে কোনও পরিস্থিতিতেই খুবই ইতিবাচক থেকে যান। ভ্যাকেশন ওনারশিপ জাতীয় ক্ষেত্রে এঁদের বিনিয়োগ বেশ ভালো হতে পারে বলে অনেকই মনে করছেন।

মকর

মকর রাশির জাতকদের জন্য ব্যাঙ্কের রেকারিং কিংবা ফিক্সড ডিপোজিট সবচেয়ে ভালো বিনিয়োগের রাস্তা। এর থেকে প্রাপ্ত লাভ একজন মকর রাশির জাতককে সুখে স্বাচ্ছন্দ্যে রাখবে জীবনভর
কুম্ভ
কুম্ভ রাশির জাতকরা স্কট এক্সচেঞ্জে টাকা রাখলে তা লাভ জনক প্রমাণিত হতে পারে। তবে অত্যন্ত সাবধানে তা করতে হবে, কারণ কুম্ভরাশির জাতকদের বিনিয়োগের ক্ষেত্রে নেতিবাচক দিক বেশি পরিলক্ষিত হয় বলে মত অনেক জ্যোতিষবিদের।

মীন

সোনা বা রূপোতে বিনিয়োগ করা মীন রাশির জাতকদের পক্ষে শুভ। তাই এই ধরনের ক্ষেত্রে তাঁরা বিনিয়োগ করলে , তার থেকে ভালো আয় আসতে পারে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180818084535

Saturday, August 18th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

শতভিষা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

শতভিষা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

সুপ্রভাত
শতভিষা নক্ষত্রের
ভবিষ্যৎবাণী ।

আপনি কি জানেন আপনার জন্ম নক্ষত্র কি ? কি বলছে আপনার জন্ম নক্ষত্র ! জনতে হলে চোখ রাখুন প্রতিনিয়ত । আর আপনার সথে কতটুকু মিললো সুধু লাইক দিয়ে নয় কমান্ডস করে জানান

আপনি "সত্যমেব জয়তে" (সত্যের জয়)-এর দর্শনে বিশ্বাস করবেন। সত্যের জন্য, আপনি এমনকি আপনার জীবনও সমর্পণ করতে পারেন। জীবনের কিছু অপরিবর্তনীয় নীতি থাকবে, যে কারণে আপনি সাধারণতঃ অন্যান্য ব্যক্তিদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়বেন। আপনি স্বার্থের প্রয়োজনে কিছু করবেন না। আপনার হৃদয় অত্যন্ত নরম এবং আপনি অত্যন্ত ধার্মিক হবেন। আপনি সাহসী এবং নির্ভীক হবেন। আপনার উদ্দেশ্যগুলি বেশ দৃঢ় ও উন্নত হবেএবং যদি আপনি একবার কোন কিছু করার সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে আপনি সেটি সম্পূর্ণ করেন। আপনি আপনার দায়িত্ব জানেন এবং তাদের সঠিকভাবে পূরণ করার চেষ্টাও করেন। আপনার চিন্তা রাজনীতি থেকে অনুপ্রাণিত হবে এবং আপনি রাজনৈতিক কৌশলে বিশেষজ্ঞ হবেন। আপনি খুব বেশী শারীরিক পরিশ্রম করায় বিশ্বাস করেন না; বরং আপনি আপনার মস্তিষ্কের অধিক ব্যবহার করেন। কতৃত্বপ্রিয় হওয়ায়, আপনি অংশীদারের পরিবর্তে স্বাধীনভাবে কাজ করা পছন্দ করবেন। আপনি একটু অলস প্রকৃতির হবেন এবং আপনি অনেক মজা করা পছন্দ করবেন। আপনি জীবন সুখে অতিবাহিত করতে চাইবেন। মেশিনের মত আপনি কাজ করতে পারবেন না, বরং স্বাধীনভাবে জীবন উপভোগ করতে চাইবেন। আপনি কোনো সমস্যায় আতঙ্কিত হবেন না; এর পরিবর্তে নির্ভয়ে পরিস্থিতির মুখোমুখি হবেন এবং এর সাথে যুদ্ধ করবেন। আপনার মধ্যের যে বিশ্বাস এবং অধিকার আপনাকে শক্তি দেয়, সেটিই আপনাকে কোন কঠিন পরিস্থিতিতে জয়ী করে তোলে। আপনার ব্যক্তিত্বের মধ্যে আরো একটি গুণ আছে, সেটি হল যদি কেউ আপনার সাথে বৈরীভাবাপন্ন হতে চেষ্টা করে, আপনি তাদের পরাজিত করেন। যদিও আপনি সহজে রাগেন না, কিন্তু যদি আপনি রেগে যান, তাহলে আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করা খুবই কঠিন হবে। কিন্তু, যেহেতু যেমন আপনার একটি নরম হৃদয় এবং বুদ্ধিমান মন আছে, তাই আপনার রাগ কোন কোন সময় দূরে সরে যাবে। যদি আপনি একবার কিছু সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে আপনি পিছন ফিরে তাকান না। আপনি জীবনের সব ক্ষেত্রে সাফল্য পাবেন কারণ আপনি যোগ্য ও মেধাবী হবেন। যখন আপনি কারোর সাথে কথা বলেন, অন্যান্য ব্যক্তি আপনার অনুরাগী হয়ে যায়। তবে, আপনি জাহির করায় বিশ্বাস করেন না এবং সেটি যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলার চেষ্টা করেন। আপনার স্মৃতি শক্তি বেশ আশ্চর্যজনক এবং যদি আপনি একবার কিছু পড়েন, তাহলে আপনি সেটি দীর্ঘ সময়ের জন্য মনে রাখবেন। আপনার মধ্যে সাহিত্য প্রতিভা থাকবে এবং খুব শীঘ্রই, এই প্রতিভা খ্যাতির ছটায় আসবে। আপনার ভাল স্বভাবের কারণে, আপনি বেশ জনপ্রিয় হবেন।

শিক্ষা এবং আয়

আপনি সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা পেতে সক্ষম হবেন। মনোবিজ্ঞান বা স্পর্শ চিকিৎসার ক্ষেত্রে আপনি দক্ষতাসম্পন্ন হতে পারেন। এছাড়াও আপনার জ্যোতিষ শাস্ত্রের প্রতি বিশেষ আগ্রহ থাকবে এবং আপনি একজন ভাল এবং সেইসঙ্গে সমাধান বিশেষজ্ঞ জ্যোতিষীও হতে পারেন। এছাড়াও, আপনার চিকিৎসা ক্ষেত্রে নাম এবং খ্যাতি অর্জনের দক্ষতা আছে। আপনার জন্য ইতিবাচক পেশা হল ইলেকট্রিশিয়ান; কেমোথেরাপিস্ট; মহাকাশচারী বা জ্যোতিষী; পাইলট; সামরিক প্রশিক্ষক; চলচ্চিত্র বা টেলিভিশন সম্পর্কিত কাজ; চলচ্চিত্র অভিনেতা বা শিল্পী; মডেল; ফটোগ্রাফার; শিক্ষক বা বিজ্ঞান লেখক; পারমাণবিক পদার্থ বিজ্ঞানের সঙ্গে যুক্ত কাজ; ফার্মাসিউটিক্যাল কাজ; ডাক্তার বা সার্জন; অ্যালকোহল তৈরি বা মদ সম্পর্কিত কাজ; প্লাস্টিক বা প্লাস্টিক উৎপাদন সম্পর্কিত কাজ; পেট্রোলিয়াম সম্পর্কিত কাজ; যোগব্যায়াম প্রশিক্ষক; উদ্ভাবক; প্রভৃতি।

পারিবারিক জীবন

আপনি আপনার প্রিয়জনের জন্য অনেক সমস্যার সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা আছে। আপনার উদারতার দরুন, আপনি সবসময় অন্যদের সাহায্য করার জন্য প্রস্তুত থাকবেন, কিন্তু আপনি নিজে কিছু মানসিক চাপে ভুগবেন। বিশেষ করে, ভাইদের সাথে সামান্য বিচ্ছেদও সম্ভব। আপনি আপনার বাবা মায়ের থেকে সম্পূর্ণ ভালোবাসা পাবেন। আপনার বিবাহিত জীবন সন্তোষজনক হতে পারে কারণ আপনি আপনার স্ত্রীকে নিঃশর্তভাবে ভালবাসবেন। আপনার স্ত্রীকে উদারতার প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। তিনি পরিবারের ভাল যত্ন নেবেন এবং বড়দেরও সম্মান করবেন। আপনার জীবনসঙ্গী “ভালো করুন এবং সেটি ভুলে যান”-এর মত করে জীবন যাপন করবেন।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180818083951

Friday, August 17th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

মা মনসা

মা মনসা

“মনস” শব্দের উত্তর স্ত্রীলিঙ্গে “আপ্” প্রত্যয় করে মনসা শব্দের ব্যুৎপত্তি । ব্যুৎপত্তি গত দিক থেকে মনসা মনের অধিষ্ঠাত্রী দেবী । দেবী ভাগবত ও ব্রহ্মবৈবর্ত পুরান মতে সর্প ভয় থেকে নিবারন ( ঔষধ ) করে এমন কিছু মন্ত্র বা বিদ্যাবিশেষ আবিস্কারের জন্য প্রজাপতি ব্রহ্মা , মুনি কশ্যপ কে আদেশ করেন । কশ্যপ মুনি যখন এবিষয়ে চিন্তাভাবনা করছিলেন – তখন তাঁর মন থেকে দেবী মনসার সৃষ্টি হয় । ( দেবী ভাগবত পুরান- ৯/৪৭ ) । বাংলার মঙ্গলকাব্যে অবশ্য মনসা দেবীকে ভগবান শিবের কন্যা রূপে বর্ণিত করা আছে । আবার মহাভারতে দেবী মনসার স্বামী হিসাবে জগতকারু মুনির নাম পাওয়া যায়। তাঁদের সন্তান হলেন আস্তিক মুনি ।

মনসা দেবীর আখ্যানে অবশ্য যুগ যুগ ধরে বাংলার কবিদের লেখনীকেই মান্যতা দেওয়া হয়েছে । মঙ্গলকাব্যে মা মনসাকে সর্প অর্থাৎ নাগ নাগিনীদের দেবী রূপে বর্ণনা করা হয়েছে । বাংলায় জলা জমিতে সর্পের উপদ্রব অতি প্রাচীন কাল থেকে- তাই বাংলার নারী গন পরিবার, স্বামী, পুত্রের, কন্যার মঙ্গল কামনায় তথা সর্প ভয় থেকে মুক্তির জন্য দুধ ও কলা দ্বারা মা মনসার পূজা করে আসছেন । কুণ্ডলিনী শক্তির প্রতীক রূপ মা মনসা নাগ ধারন করে থাকেন । মা মনসার স্তবে তাঁকে সিদ্ধযোগিনী বলা হয়েছে । নাগেদের সাথে যোগীদের জীবনের মিল দেখা যায় । যোগীরা ঘর বাঁধেন না, প্রানায়াম কালে কুম্ভক যোগে বায়ু সেবন করেন । অপর দিকে দেখা যায় সর্প বাসা বানাতে পারে না, মূষিকের গর্তে তার নিবাস, শীতঘুমের সময় সে অনাহারী । এছাড়া যোগ সাধনায় কুণ্ডলিনী শক্তি জাগ্রত করলে সেই শক্তি তির্যক ও ঊর্ধ্ব মুখী হয় । তাই যোগশক্তির প্রতীক রূপ দেবী সর্প ধারন করেন ।

হংস কে মা মনসার বাহন ধরা হয় । হংস শ্বেত বর্ণ- যা সত্ত্ব গুনের প্রতীক । এমন বলে রাজহাঁস কে জল আর দুধ মিশিয়ে দিলে সে তার মধ্যে থেকে কেবল দুধ টুকুই সংগ্রহ করে , জল পড়ে থাকে। সংসারে সার অসার সব আছে। সার টাকে গ্রহণ করে অসার টাকে ত্যাগ করাই সাধকের কর্তব্য ।সর্বশেষ কথা হল- তন্ত্র ও উপনিষদ মতে ‘হংস’ পরমাত্মার প্রতীক। নিঃশ্বাস গ্রহণ কালে “হং” ( অহং ) এবং নিঃশ্বাস পরিত্যাগ কালে “সঃ” – এই অজপা গায়ত্রী যাঁরা নিয়ত সচেতন ভাবে জপ করেন, হংসমন্ত্রের দৃপ্ত প্রভাবে অচিরেই তারা হন পরম জ্ঞানে প্রতিষ্ঠিত।


ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180817104530

Friday, August 17th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

ধিনীষ্টা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

ধিনীষ্টা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

সুপ্রভাত
ধনিষ্ঠা নক্ষত্রের
ভবিষ্যৎবাণী ।

আপনি কি জানেন আপনার জন্ম নক্ষত্র কি ? কি বলছে আপনার জন্ম নক্ষত্র ! জনতে হলে চোখ রাখুন প্রতিনিয়ত । আর আপনার সথে কতটুকু মিললো সুধু লাইক দিয়ে নয় কমান্ডস করে জানান

আপনি বহু প্রতিভাবান হবেন এবং আপনি যা করবেন তাতেই বিশেষজ্ঞ হবেন। যে কোন পরিস্থিতিতেই, আপনি নিজেকে দক্ষতার সাথে মানিয়ে নেবেন। আপনি মন, কাজ, কথা দিয়ে কাউকে আঘাত করবেন না। আপনার মাথা খূব তীক্ষ্ণ এবং আপনি সবসময় কিছু শিখতে প্রস্তুত থাকেন। আপনার মন ভোলানো হাসি আপনাকে খুব আকর্ষণীয় করে তোলে। আপনার ধর্মীয় প্রকৃতি থাকবে এবং সবসময় আপনার ক্ষমতা, চরিত্র, এবং প্রচেষ্টার সঙ্গে চমৎকারভাবে আচরণ করার চেষ্টা করবেন। ভালভাবে কথা বলতে পারার জন্য, আপনি মানুষের ভালবাসা এবং সমর্থন সহজেই পেতে পারেন। আপনি খুব ভাল করে জানেন কিভাবে অন্যদের সমাদর এবং সম্মান করতে হয়। সবাই আপনার চারপাশে থেকে সুখ এবং তৃপ্তি পাবে। আপনি হাসিখুশি, সামাজিক, এবং বন্ধুত্বপূর্ণ হবেন। তবে, আপনি একা থাকতে পছন্দ করবেন না। যখন আপনি মানুষের সঙ্গে সময় কাটাবেন তখন সেটি আপনাকে ভাল অনুভূতি দেবে। আপনি ধার্মিক এবং উৎসাহী হবেন। এজন্যই আপনি আপনার দায়িত্ব ছেড়ে চলে যাওয়া পছন্দ করবেন না। এটি আপনার চরিত্র যে সব সমস্যা ও প্রতিবন্ধকতার সাথে লড়াই করা। আপনার নাচ এবং গানের প্রতি আগ্রহ থাকবে এবং আপনি একজন ভাল নর্তকী হওয়ার পাশাপাশি একজন ভাল গায়কও হতে পারবেন। বিতর্কের ক্ষেত্রে, আপনিই শ্রেষ্ঠ হবেন, যা আপনাকে রাজনীতি এবং আইনের জন্য ভাল করে তুলবে। যেভাবে আপনি কোন কিছু গোপন রাখতে পারেন, আপনি গোয়েন্দা বিভাগের জন্য বা একজন উচ্চ কর্মকর্তার ব্যক্তিগত সচিব হিসেবে যথাযথ হবেন। আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা কি সেটা কোন ব্যাপার নয়, কিন্তু আপনি আপনার জ্ঞানের জন্য পরিচিত হবেন। সবসময় কোন কিছু কাজ করা আপনার অভ্যাস হবে। আপনার আত্মনিবেদন এবং সক্রিয়তার কারণে, আপনি আপনার লক্ষ্য অর্জনে সফল হবেন। আপনি বেশ উচ্চাভিলাষীও হবেন এবং সেইজন্য আপনি যা কিছু সিদ্ধান্ত নেবেন, সেটি সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত আপনি সেটির উপর কাজ করে যাবেন। এছাড়াও, আপনি আধিকারিকভাবে বেশ এগিয়ে থাকবেন। আপনি আপনার প্রভাবের অধীনে মানুষকে রাখতে চাইবেন। তাই, আপনি যা কিছু করবেন, আপনি সেটি সতর্কতার সাথে করবেন। আপনার খুব বেশি আত্ম-সম্মানবোধ আছে, যা আপনার জন্য সম্মান ও শ্রদ্ধাকে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলে। আপনার মানসিক শক্তি দৃঢ় হবে এবং আপনি যে কোন সিদ্ধান্ত তাড়াতাড়ি গ্রহণ করতে সক্ষম হবেন। আপনি এতে কোন সমস্যা অনুভব করবেন না। আপনার সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতার জন্য আপনি ভাল সাফল্য অর্জন করতে পারবেন। আপনি ব্যবসার বদলে পেশাকে আরো বেশি গুরুত্ব দেবেন। তবে, ব্যবসা বা পেশা যাই হোক, সেটিতে আপনি উচ্চস্থানে থাকতে পারেন।

শিক্ষা এবং আয়

আপনার জন্য ইতিবাচক পেশা হল ইতিহাসবিদ; সুরকার; নর্তকী; মঞ্চে অভিনয়কারী; ক্রীড়াবিদ বা খেলোয়াড়; ব্যাংক কর্মকর্তা; বিজ্ঞানী বা পদার্থবিদ্যা বিশেষজ্ঞ; কম্পিউটার সম্পর্কিত কাজ; সৈনিক; কবি; গীতিকার; গায়ক এবং সুরকার; জ্যোতিষী; আধ্যাত্মিক গুরু; সার্জন; সেলিং বা ইলেকট্রনিক্স আইটেম তৈরি; প্রশাসন কর্মকর্তা; ইত্যাদি। আপনার জন্য ইঞ্জিনিয়ারিং এবং হার্ডওয়্যারও খুব ইতিবাচক হবে। ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে, সম্পত্তিগত কাজ আপনার জন্য বেশি লাভজনক হবে।

পারিবারিক জীবন

ভাইবোনের সাথে আপনার বিশেষ ভালবাসা থাকবে এবং বিবাহিত জীবন সুখের হবে। জীবনসঙ্গী ভাগ্যবান প্রমাণিত হবে। আপনি একজন উত্তরাধিকারী হিসাবে অনেক অর্থ পাবেন, কিন্তু আপনি আপনার শ্বশুরের থেকে বেশি উপকার পাবেন না। আপনার স্ত্রী দয়ালু ও উপকারী হবে। তবে, তার আয়ের চেয়ে বেশী ব্যয় করার প্রবণতা থাকতে পারে। তা সত্ত্বেও, বিবাহ আপনার আর্থিক উন্নতি আনবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180817102417

Thursday, August 16th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

শ্রবনা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

শ্রবনা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

শ্রবণা নক্ষত্রের
ভবিষ্যৎবাণী ।

আপনি কি জানেন আপনার জন্ম নক্ষত্র কি ? কি বলছে আপনার জন্ম নক্ষত্র ! জনতে হলে চোখ রাখুন প্রতিনিয়ত । আর আপনার সথে কতটুকু মিললো সুধু লাইক দিয়ে নয় কমান্ডস করে জানান

আপনি সবকিছু খুব পরিষ্কারভাবে এবং দক্ষতার সঙ্গে করেন। আপনার জীবনের কিছু নির্দিষ্ট নীতি আছে। আপনি স্বাস্থ্যবিধি মেনে থাকতে চান এবং যারা পরিচ্ছন্নতার যত্ন নিতে চান না, আপনি তাদের পছন্দই করেন না। যখন আপনি একজন অভদ্র ব্যক্তি দেখতে পান, আপনি তাদের পরামর্শ দিতে বিব্রত বোধ করেন না। অন্যদের সমস্যা দেখে, আপনার মন সহজেই গলে যায়। আপনি অতিথি অভ্যর্থনার কাজে বিশেষজ্ঞ এবং একটি ভাল স্বাস্থ্যকর খাদ্য পরিবেশন করেন। এছাড়াও, আপনি ধার্মিক এবং গুরুর ভক্ত। আপনি 'সত্যমেব জয়তে" (সত্যের জয়)-এর পথে হাঁটেন। যখন আপনি কাউকে সাহায্য করেন, আপনি তাদের কাছ থেকে কিছু আশা করেন না। আপনি মানুষের দ্বারা প্রতারিত হতে পারেন। আপনার হাসির প্রবল আকর্ষণ থাকবে। সেজন্য যখন আপনি মুখের হাসি নিয়ে কারোর সাথে দেখা করবেন, তারা আপনার অনুরাগী হয়ে যাবে। এটা কোন ব্যাপার নয় যে আপনি কতগুলি উত্থান পতনের সম্মুখীন হয়েছেন, আপনি কেবলমাত্র জীবনযাত্রার একটি সহজ মান ধরে রাখবেন। আপনি একজন ভাল পরামর্শদাতা হবেন এবং মানুষের সমস্যায় তাদের জন্য সাহায্য করবেন। এমনকি যদি আপনি অনেক শিক্ষিত নাও হন, তাও আপনি বহু প্রতিভার অধিকারী হতে পারেন। এছাড়াও, আপনি একজন উত্তম বহু-কর্মক্ষমতাসম্পন্ন। যদি আপনি একটি উচ্চ বা ক্ষমতাশীল পদে নিয়োগ হন, তাহলে আপনি অনেক সুবিধা পাবেন। অনেক দায়িত্বের কারণে আপনার জীবনে অনেক অর্থব্যয় হবে। মাঝে মাঝে, আপনি আর্থিক দেউলিয়াও সম্মুখীন হতে পারেন। আপনার অন্যদের সেবা করার একটি ভাল কর্মশক্তি আছে। এজন্যই আপনি আপনার বাবা মায়ের প্রতি আরো অনেক বেশি অনুগত হবেন। শালীনতা ও নৈতিকতা পরিষ্কারভাবে আপনার আচরণে দেখা যেতে পারে। ব্যক্তিগত জীবনে, আপনাকে বিশ্বস্ত বলেই মনে হবে কারণ আপনি এমনকি ভুল করেও কারোর বিশ্বাস ভঙ্গ করতে চাইবেন না। আপনার ঈশ্বরের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস থাকবে এবং আপনি সবসময় সত্য খুঁজে বের করার চেষ্টা করবেন। ধর্ম এবং সেইসঙ্গে আধ্যাত্মিকতায়, আপনি অনেক খ্যাতি ও অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এটা আপনার চরিত্রের বিশেষত্ব যে সঠিকভাবে চিন্তা করার পরে আপনি সবকিছু করেন। এই কারণে, আপনি খুব কমই কোন ভুল করেন। আপনার মানসিক শক্তি বেশ ভাল, যা আপনাকে অধ্যয়নে ভাল করে তোলে। আপনি সহনশীলতা এবং আত্ম-মর্যাদায় পরিপূর্ণ থাকবেন। আপনি সাহসী এবং নির্ভীক হবেন। যে কোন কিছুতেই, আপনি শুধু সেটিকে মনে রাখবেন না বরং সেটিকে পরিষ্কারও করতে বলবেন। আয়ের দৃষ্টিকোণ থেকে, চাকরি ও ব্যবসা উভয় আপনার জন্য উপকারী। এই দুইয়ের মধ্যে, আপনি যে ক্ষেত্রই নির্বাচন করুন সেটি আপনাকে সাফল্য দেবে।

শিক্ষা এবং আয়

আপনার 30 বছর বয়স থেকে পরিবর্তন শুরু হবে। 30 থেকে 45 বছর বয়সের মধ্যে সম্পূর্ণ স্থায়িত্ব আসবে। আপনার জন্য ইতিবাচক পেশা হল যান্ত্রিক বা প্রযুক্তিগত কাজ; ইঞ্জিনিয়ারিং; পেট্রোলিয়াম এবং তেল সম্পর্কিত কাজ; শিক্ষাদান; প্রশিক্ষণ; প্রচারক; গবেষক; অনুবাদক; গল্পকথক; সঙ্গীত এবং চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট কাজ; টেলিফোন অপারেটর; সংবাদ পাঠক; রেডিও ও টেলিভিশন সম্পর্কিত কাজ; মন্ত্রণাদাতা; মনোবৈজ্ঞানিক; ভ্রমণ; ভ্রমণ এবং পর্যটন সম্পর্কিত কাজ; হোটেল বা রেস্টুরেন্ট কর্মী; সামাজিক কাজ; ইত্যাদি।

পারিবারিক জীবন

আপনার পারিবারিক জীবন বেশ সুখের হবে। স্ত্রী বেশ সহানুভূতিশীল হবেন। তিনি আপনার অনুপস্থিতিতে আপনার পরিবারের সঠিকভাবে যত্ন নেবেন। আপনার সন্তানও আপনাকে অনেক সুখ দেবে এবং তারা উচ্চ শিক্ষা লাভ করবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180816104521

Thursday, August 16th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

কালসর্প দোষ ও সম্পূর্ন প্রতিবিধান

কালসর্প দোষ ও সম্পূর্ন প্রতিবিধান

ASTRO PALMIST NUMEROLOGY CENTER
কালসর্পযোগ

.কালসর্প যোগ ও
কোন কালসর্প যোগে কী ক্ষতি হতে পারে জেনে নিন

কালসর্প যোগ তখনই হয় যখন রবি, চন্দ্র, মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র এবং শনি এই সাতটি গ্রহ কোনও জন্মছকে রাহু ও কেতুর মাঝখানে থাকে। মোট ১২টি কালসর্প যোগ আছে। কোন কালসর্প যোগে কী কী ক্ষেত্রে কুপ্রভাব বিস্তার করে দেখে নেওয়া যাক—
#এক:
১। অনন্তনাগ কালসর্প যোগ—
যখন লগ্নে রাহু ও সপ্তমে কেতু অবস্থান করে, বাকি গ্রহগণ তাদের মধ্যে অবস্থান করে। এই যোগে জাতক সারা জীবন কষ্ট করেও সাফল্য পায় না এবং সাংসারিক জীবন বিঘ্নিত হয়।

২। কুলিক কালসর্প যোগ—
যখন রাহুর অবস্থান দ্বিতীয়ে এবং কেতু অষ্টমে অবস্থান করে। এর ফলে জাতক সারা জীবনে অর্থ সঞ্চয় করতে পারে না এবং দাম্পত্য জীবনও সুখকর হয় না।
৩। বাসুকী কালসর্প যোগ—

এখানে রাহুর অবস্থান তৃতীয়ে এবং কেতু নবমে অবস্থান করে। বাকি গ্রহগণ তাদের মধ্যে অবস্থান করে। এর ফলে জাতক/জাতিকার নিজ পায়ে দাঁড়াতে প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়। ভ্রাতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের সঙ্গে সংঘাত ও ভাগ্য বিপর্যয় ঘটে থাকে।

৪। শঙ্খকাল কালসর্প যোগ—
এ ক্ষেত্রে রাহুর অবস্থান চতুর্থে ও কেতু দশমে অবস্থান করে। এর ফলে পারিবারিক শান্তি বিঘ্নিত হয় এবং হঠাৎ করে ভাগ্য বা কর্ম জীবনে অন্ধকার নেমে আসতে পারে।

৫। পদ্মনাভ কালসর্প যোগ—
এখানে রাহুর অবস্থান পঞ্চমে ও কেতু একাদশ স্থানে অবস্থিত থাকে। এর ফলে ভাগ্য বিপর্যয়, শিক্ষা, সন্তানের সমস্যা, প্রেম-প্রীতি বিঘ্নিত এবং সর্বোপরি সাফল্য একদম আসতে চায় না।

৬। মহাপদ্মনাভ কালসর্প যোগ—
রাহুর অবস্থান ষষ্ঠে এবং কেতু দ্বাদশে অবস্থান করলে এ যোগ সৃষ্টি হয়। এর ফলে শত্রু বৃদ্ধি, রোগ ভোগ, অদ্ভুত চরিত্রের অধিকারী, শৃঙ্খলা ভঙ্গ এবং কর্মজীবনে সংঘাত লেগে থাকে। হাজতবাসও হতে পারে এই যোগে।

৭। তক্ষক কালসর্প যোগ—
রাহুর অবস্থান সপ্তমে ও কেতু লগ্নে অবস্থান করলে এই যোগ সৃষ্টি হয়। শারীরিক সমস্যা, দাম্পত্য কলহ, ভালবাসা বিঘ্নিত, ব্যবসায়িক সঙ্গীর সঙ্গে সংঘাত ইত্যাদি দেখা দেয় এই যোগে।

৮। কারকোত্বক কালসর্প যোগ—
এই যোগে রাহু অষ্টমে এবং কেতু দ্বিতীয়ে অবস্থান করে। বাকি গ্রহগুলি এদের মধ্যে অবস্থান করে। অযথা নেশা করা, অশ্রাব্য ভাষায় কথা বলা, সাংসারিক শান্তি বিঘ্নিত, অর্থের কষ্ট এবং দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা এই যোগে ঘটে থাকে।

৯। শঙ্খচূড় কালসর্প যোগ—
রাহু নবমে ও কেতুর অবস্থান তৃতীয়ে হলে জন্ম ছকে এই যোগ সৃষ্টি হয়। এই যোগে ভাগ্য বিপর্যয়, ভ্রাতৃ-ভগিনীদের সঙ্গে বিরোধ, নিজের নামে কলঙ্ক লাগা ও পিতার সঙ্গে বিরোধ ঘটে থাকে।

১০। ঘটক কালসর্প যোগ—
রাহু জন্মছকে দশমে ও কেতু চতুর্থে অবস্থান এবং বাকি গ্রহ সকল এদের মধ্যে অবস্থান করলে এই যোগ সৃষ্টি হয়। কর্মজীবন বিঘ্নিত, রাজনীতিতে পতন, কিছু বাজে স্বভাব, কর্মস্থলে ঊর্ধ্বতনের সঙ্গে সংঘাত এই যোগে ঘটে থাকে।

১১। বিষধর কালসর্প যোগ—
এই যোগে রাহু একাদশে এবং কেতু পঞ্চমে এবং বাকি গ্রহ এদের মধ্যে অবস্থান করলে এই যোগ সৃষ্টি হয়। এই যোগে শিক্ষায় বিঘ্ন, সঙ্গীর সঙ্গে বিরোধ, ফাটকায় ক্ষতি এবং দাম্ভিকতা প্রকাশ পায়। এই যোগে কর্মস্থানে শান্তি বিঘ্নিত ঘটতে পারে।

১২। শেষনাগ কালসর্প যোগ—
রাহুর অবস্থান দ্বাদশে ও কেতু ষষ্ঠে এবং বাকি গ্রহ এদের মধ্যে অবস্থান করলে এই যোগ সৃষ্টি হয়। এই যোগে স্বার্থপরতা, চোখের সমস্যা, নিচু মানসিকতা, বিদেশ যাওয়ার যোগ, হিসাব ছাড়া খরচ হয়।

#দুই জীবনে এর প্রভাব

জ্যোতিষশাস্ত্রে এটা কে খুব খারাপ যোগ হিসাবেই দেখা হয় । এই যোগ / দোষ থাকলে জীবন এ অনেক ঝামেলা ঝঞ্ঝাট পেতে হয় । কাল’ শব্দের অর্থ ‘মৃত্যু’ আর ‘সর্প’ বলতে সর্পিলাকৃতি । কাল ও সর্প যদি একত্র হয়, তা হলে সেই ব্যক্তির জীবন দুঃসময়ের মধ্য দীয়ে ই যায় ।

#তিন পৌরাণিক কাহিনি

কালসর্পযোগের পিছনে রাহু ও কেতুর ভূমিকা রয়েছে। পুরাণ মতে, স্বরভানু নামে এক অসুর সমুদ্র মন্থনের কালে অমৃত আস্বাদন করেছিল। তার মুণ্ড ছিন্ন করেন মোহিনীরূপী বিষ্ণু। কিন্তু তার ছিন্নমুণ্ড ও ধড় অমৃতপানের ফলে অমরত্ব লাভ করে। মুণ্ডটি রাহু এবং দেহটি কেতু নামে পরিচিত হয়ে মহাবিশ্বে ঘুরে বেড়াতে থাকে।

#চার বিশেষ ব্যাক্তির জন্ম ছকে কাল সর্প যোগ

বেনিটো মুসলিনি, পন্ডিত জওহরলাল নেহেরু, সর্দার বল্লভ ভাই পাটেল, George W Bush, মাওসেতুং, শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধি ,শচীন তেন্ডুলকারের বাসুকি কালসর্প রয়েছে ।

#পাঁচ কালসর্প ভঙ্গ কাদের হয়

১। রাহু ও কেতু যদি কেন্দ্র, ত্রিকোনে বলশালী অবস্থায় থাকে।
২। রাহু ও কেতু তুঙ্গস্থ হলে ।
২। রাহু ও কেতু যদি কোন শুভ যোগ সৃষ্টি করে।
৩। লগ্ন পতি, নবম পতি, ও একাদশ পতি যদি বলশালী হয়।
৪। অন্যান্য গ্রহের অবস্থান শুভ হলে ।

#ছয় প্রতিকার

জন্মকুণ্ডলীতে কালসর্প যোগ থাকলে জাতককে নাগ পঞ্চমী ব্রত পালন করতে হবে | সন্তুষ্ট রাখতে হবে নাগদেবতাকে | বাড়িতে রাখতে হবে কালসর্প যন্ত্র | এবং রাহু ও কেতুর স্বঃনক্ষত্রে অর্থাৎ আর্দ্রা, স্বাতী, শতভিষা,মঘা, মুলা,ও অশ্বনী নক্ষত্রে শনিবার অথবা মঙ্গলবার কৃষ্ণপক্ষের পঙ্চমী,অষ্টমী, চর্তুরদশী কিংবা অমাবস্যা তিথিতে একলক্ষ জপদ্বারা দীর্ঘ তিনমাস ব‍্যাপী,ওছয়জন পু্রোহিত ও একজন গ্ৰোহাচায‍্য ও একজন নাপিত বা ভান্ডারী চতুরমুখী হোম করে নাগদেবতা,শিব,রাহু ও কেতুর পূজা থেকে সুশক্তি বেরিয়ে প্রভাবিত করবে কালসর্প যোগে জর্জরিত জাতককে |

#সাত কি করে বুঝবেন আপনার কালসর্প দোষ আছে কি না ?

আপনার জন্ম ছক বিচার করানো আবশ্যক কোন ভালো Astrologer এর কাছে । তিনি ই বলতে পারবেন শুধুমাত্র।

#নয়

কালসর্প দোষ থাকলেই খুব ভয় এর যে আছে তা নয় । তবে এর প্রতীকার করিয়ে নেওয়া ভালো । কালসর্প দোষ কাটাতে পুজো করলেন শ্রীদেবী কারন তার মেয়ের (জানভি) র এই যোগ আছে। সচিন ও পূজা করিয়েছিলেন ।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180816104126

Wednesday, August 15th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

পূর্বাষাঢ়া নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

পূর্বাষাঢ়া নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

. পূর্বাষাঢ়া নক্ষত্রের
ভবিষ্যতবাণী ।

আপনি কি জানেন আপনার জন্ম নক্ষত্র কি ? কি বলছে আপনার জন্ম নক্ষত্র ! জনতে হলে চোখ রাখুন প্রতিনিয়ত । আর আপনার সথে কতটুকু মিললো সুধু লাইক দিয়ে নয় কমান্ডস করে জানান

***এটি আমারও নক্ষত্র ! যারা আমায় চেনেন তারাও একটু দেখুন তো ! আমার সাথে কতটুকু মিললো ? অবস্যই জানতে ভুলবেননা । ***

## আপনার আচরণ নম্র ও ধার্মিক হবে। আপনি অত্যন্ত যৌক্তিক হবেন এবং আপনার বিশ্বাসের উপর দৃঢ় থাকবেন। এছাড়াও লেখার গুণ আপনার মধ্যে সুপ্ত থাকবে; বিশেষভাবে আপনি কবিতা শোনা এবং লেখা উপভোগ করতে পারেন। কিন্তু, আপনার একটিমাত্র দোষ থাকবে, আপনি বেশ তাড়াহুড়ো করে সিদ্ধান্ত নেবেন, যা ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি করবে। পাশাপাশি আপনার মধ্যে একটি বিশেষ গুণও থাকবে, যেটি হল আপনি একবার কোন সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলে আপনি সেটাই করেন। কোন ব্যাপার নয় যে আপনার সিদ্ধান্তটি ভুল বা ঠিক ছিল। আপনার অবিলম্বে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা থাকবে এবং কেউ কথা বলায় আপনার উপর জয়ী হতে পারবে না। শুধুমাত্র আপনার এই গুণের কারণে, মানুষ আপনার জন্য পাগল হতে পারে। আপনার অসাধারণ আত্মপ্রত্যয় আছে এবং আপনি একমাত্র ব্যক্তি নয় যিনি আত্মসমর্পণ করবেন। পাশাপাশি খুব কঠিন পরিস্থিতিতেও, আপনি আশ্চর্যজনকভাবে ধৈর্য ধরে রাখবেন। আপনি উচ্চাভিলাষী এবং সবসময় ঝুঁকি নিতে প্রস্তুত থাকবেন। আপনি আপনার সব ধৈর্য এবং বিশ্বাস দিয়ে সঠিক সময়ের জন্য অপেক্ষা করবেন। আপনি কখনোই প্রতিবন্ধকতার কারণে চাপে ভারাক্রান্ত হবেন না। আপনার শিক্ষা ভাল হবে এবং আপনি ঔষধ ক্ষেত্রে অনন্য সাফল্য পাবেন। এছাড়াও, আপনার যোগব্যায়াম বা ধর্মীয় বিষয়গুলির প্রতি অনেক আগ্রহ থাকবে। আপনি ব্যবসায় সত্যিই সফলতা পাবেন, কিন্তু এই শর্তে যে, আপনার কর্মীদের সৎ ও বিশ্বস্ত হতে হবে। আপনার হৃদয়ে সবসময় সবার জন্য ভালোবাসা ও স্নেহ থাকবে। আপনার ব্যক্তিত্বে শুধুমাত্র এই গুণের কারণেই আপনি সমাজে যথেষ্ট শ্রদ্ধা ও সম্মান পাবেন। আপনি সবসময় সুখী হতে চেষ্টা করবেন। চারিত্রিক দক দিয়ে আপনি ভদ্র হবেন এবং বিভিন্ন শিল্পকলায় ও সেইসঙ্গে অভিনয়েও আগ্রহ থাকবে। এছাড়াও, আপনার সাহিত্যের প্রতি অনেক আগ্রহ থাকবে অর্থাৎ আপনার সেগুলি সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকবে। আপনি সৎ আচরণ করবেন এবং আপনার একটি খাঁটি মন থাকবে। আপনাকে একজন আদর্শ বন্ধু হিসাবে ডাকা সঠিক হবে কারণ আপনি সারা জীবনের জন্য আপনার বন্ধুত্ব রাখবেন। আপনি এক কথার মানুষ। আপনার শিক্ষা অত্যন্ত ভাল হবে এবং আপনার ব্যক্তিত্বের একটি দৃঢ় আকর্ষণ থাকবে। আপনি শক্তি ও উদ্দীপনায় পূর্ণ হবেন। প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও আপনি কাজ বন্ধ করে বিশ্রাম নেবেন না। আপনার মিথ্যা কথা বলায় খুব ঘৃণা আছে কারণ আপনি সবসময় সত্য কথায় বিশ্বাস করেন এবং স্পষ্টভাবে সবকিছু বলা পছন্দ করেন। স্বাস্থ্যের বিষয়ে আপনাকে ভাল যত্ন নিতে হবে এবং কোনো নিঃশ্বাস সম্পর্কিত বিষয়কে হাল্কাভাবে গ্রহণ করবেন না।

শিক্ষা এবং আয়

আপনার জন্য সন্তোষজনক পেশা হল নৌবাহিনীর কর্মকর্তা; নৌবাহিনী সংশ্লিষ্ট কাজ; জীববিজ্ঞানী; মৎস্যচাষের ব্যবসা; নর্তকী; মঞ্চে অভিনয়কারী; গায়ক; মনোবৈজ্ঞানিক; দার্শনিক; কবি; লেখক; শিল্পী; চিত্রশিল্পী; ফ্যাশান ডিজাইনার; হোটেল সম্পর্কিত কাজ; প্রভৃতি

পারিবারিক জীবন

আপনি আপনার জীবনের অধিকাংশ সময় আপনার জন্মস্থান থেকে দূরে অতিবাহিত করবেন। বাবা মায়ের থেকে আপনি বেশি সুবিধা পাবেন না। বিবাহিত জীবন ভালো হবে, কিন্তু বিয়ে দেরিতে হবে তা দেখা যাচ্ছে। আপনি আপনার স্ত্রী ও তার পরিবারের দিকে আরো ঝুঁকে থাকতে পারেন। আপনার 2টি সন্তান থাকতে পারে এবং তারা আজ্ঞাবহ ও সেইসঙ্গে ভাগ্যবানও হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180815084601

Wednesday, August 15th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

শ্রাবণ মাসের সোমবারে শিব পূজার গুরুত্ব

শ্রাবণ মাসের সোমবারে শিব পূজার গুরুত্ব

শ্রাবণ মাসের শেষ সোমবার
*************
শ্রাবণ সোমবার ব্রতে শিবপুজো করলে পূর্ণ হয় ভক্তের যাবতীয় মনোবাঞ্ছা ?

ভগবান মহাদেবের ভক্তদের কাছে শ্রাবণ মাসের মাহাত্ম্যই আলাদা | শৈব উপাসনায় এই সময় নাকি আদর্শ | বছরের অন্য সময়ে শিবপুজো করলে যা পুণ্যলাভ হয়, এই সময়ে করলে তা ১০৮ গুণে বেশি হয় | দেশ জুড়ে কয়েক লক্ষ ভক্ত এই মাসে পালন করেন শ্রাবণ সোমবার ব্রত | মূলত অবাঙালি হিন্দিভাষীদের মধ্যেই বেশি প্রচলিত | প্রতি সোমবার তাঁরা উপবাস রেখে শিবপুজো করেন | পুজোশেষে ভঙ্গ হয় উপবাস | আবার রাজস্থানি-গুজরাতিদের মধ্যে এমন রীতি প্রচলিত যেখানে শ্রাবণ মাস ধরে তাঁরা সূর্যাস্তের পরে আর কিছু খান না | তার আগে সারাদিন নিরামিষ হাল্কা খাবার, সাবুমাখা, ফলমূল খেয়ে থাকেন | অনেকে এই মাস ধরে নুনহীন খাবার খান | পরম বিশ্বাস হল, শ্রাবণ সোমবার ব্রত পালনে পূর্ণ হয় ভক্তের যাবতীয় মনোবাঞ্ছা |

এই ব্রতেও শিবপুজোর উপকরণ সামান্য | বিল্বপত্র বা বেলপাতা তো থাকেই | বলা হয় বেলগাছের শিকড়ে থাকেন স্বয়ং মহাদেব | এই ব্রতপালনে তীর্থযাত্রার মতো পুণ্যলাভ হয় | শিবরাতির মতো এই ব্রতও মূলত পালন করেন মহিলারা | বিবাহিত অবিবাহিত নির্বিশেষে | প্রচলিত ধারণা হল, বিয়ে এবং মেহেন্দি পরার জন্য শ্রাবণ মাস অতি উত্তম | তাই যদি কোনও কুমারী মেয়ে হাতে মেহেন্দি আর সবুজ বালা পরে শ্রাবণ মাসে শিবপুজো করে তবে সে মনের মতো স্বামীলাভ করে |

এই ব্রত পালনের স্বাস্থ্যকর দিকও আছে বলে অনেকের স্থির বিশ্বাস | এই সময়ে বর্ষাকালে কমে যায় সূর্যের তেজ | দেখা দেয় হজমের গোলমাল-সহ পেটের নানা রোগ | তাই নিরামিষ সহজপাচ্য খাবারে ব্যাহত হয় না হজমশক্তি | আবার উপোস করলে ডিটক্সিফিকেশন হয় | রক্ষা পাওয়া যায় জলবাহিত রোগ থেকে |

# ভোরে উঠে স্নান সেরে পুজোয় বসতে হবে | মন্দির বা বাড়ির ঠাকুরঘর, যেখানে খুশি |

# পুজোর আসন পরিষ্কার করে সাজাতে হবে ফুল ধূপ ধুনো দিয়ে |

# প্রথমে গণেশ পুজো এবং তার পরে শিবপুজো | উত্‍সর্গ করতে হবে দুধ চিনি আতপ চাল | আর সাধ্যমতো ফলপ্রসাদ | দুঃস্থদের সাহায্য করতে পারলে তো খুবই শ্রেয় |

# এরপর চন্দন কর্পূর মাখা ফুল বেলপাতা উত্‍সর্গ করতে হবে শিবকে , পাঠ করতে হবে ' ওং নমঃ শিবায়ঃ' মন্ত্র | এরপর পাঠ করতে হবে ব্রতকথা |

শ্রাবণ সোমবারের ব্রতকথাও বেশ চিত্তাকর্ষক | কোনও এক সময়ে ছিলেন এক মহাজন | কুশীদজীবী হলেও তিনি সত্‍ | স্ত্রীর সঙ্গে যাপন করতেন ধার্মিক জীবন | কিন্তু সব সুখ থাকলেও তাঁদের কোনও সন্তান ছিল না | মহাদেবের কাছে দীর্ঘ প্রার্থনায় কোলে এল পুত্রসন্তান | কিন্তু ভবিষ্যত্‍বাণী হল তার আয়ু মাত্র বারো বছর |

অদৃষ্টলিপি বলে মেনে ছেলেকে বড় করতে লাগলেন মহাজন ও তাঁর স্ত্রী | বারো বছর বয়সে তাকে এক আত্মীয়র সঙ্গে পাঠানো কাশীতে অধ্যয়নের জন্য | পথে দেখা গেল একটি বিয়ের আসর | কিন্তু সেখানে তখন কান্নার রোল | কারণ বর একচোখে কানা | পাত্রীর বাবা অনুরোধ করলেন মহাজন পুত্রকে বরের আসনে বসতে | বালকের আত্মীয় বললেন তাঁর অদৃষ্টলিখনের কথা | কিন্তু তাতেও রাজি হলেন পাত্রীর বাবা | মহাজনপুত্রের বিয়ে হয়ে গেল | নতুন বৌকে নিয়ে সে গেল কাশী | যথাসময়ে এল তার শেষ ক্ষণ | কিন্তু মহাজন আর তাঁর স্ত্রীর ভক্তিতে সন্তুষ্ট ছিলেন মহাদেব | তাই তিনি অদৃষ্টলিপি বদলে দীর্ঘজীবন দিলেন মহাজন পুত্রকে | স্ত্রী নিয়ে সে ফিরে এল বাবা মায়ের কাছে | সংসার ভরে উঠল সুখে শান্তিতে |

শ্র্বাবন- সোমবার ব্রতপালনে পুজোর সঙ্গে আছে কিছু বিধিনিষেধ | যা মানতে হবে ব্রতীদের |

# উপবাসকালে কোনমতেই নেশা করা চলবে না |
# শ্রাবণ মাসে বর্জনীয় ক্ষৌরকর্ম |
# উপবাস রাখলে তা ভাঙা যাবে না |
# নদী বা পুকুরে গিয়ে খাওয়াতে হবে মাছদের |
# শ্রাবণ মাসে সাপ হত্যা করা যাবে না |

বর্তমান সময়ে এই বিধিনিষেধ অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলা সম্ভব নয় | তবে যাঁরা ব্রত রাখেন, যথাসাধ্য চেষ্টা করেন |
ব্রতশেষে অর্থাৎ শ্রাবণ মাসের শেষ সোমবার, শিবষ্টকম্ স্তোত্রটি অবশ্যই পাঠ করবেন।

শিবাষ্টকম

প্রভুং প্রাণনাথং বিভুং বিশ্বনাথং জগন্নাথ নাথং সদানংদ ভাজাম |
ভবদ্ভব্য় ভূতেশ্বরং ভূতনাথং, শিবং শংকরং শংভু মীশানমীডে || 1 ||

গলে রুংডমালং তনৌ সর্পজালং মহাকাল কালং গণেশাদি পালম |
জটাজূট গংগোত্তরংগৈ র্বিশালং, শিবং শংকরং শংভু মীশানমীডে || 2||

মুদামাকরং মংডনং মংডয়ংতং মহা মংডলং ভস্ম ভূষাধরং তম |
অনাদিং হ্য়পারং মহা মোহমারং, শিবং শংকরং শংভু মীশানমীডে || 3 ||

বটাধো নিবাসং মহাট্টাট্টহাসং মহাপাপ নাশং সদা সুপ্রকাশম |
গিরীশং গণেশং সুরেশং মহেশং, শিবং শংকরং শংভু মীশানমীডে || 4 ||

গিরীংদ্রাত্মজা সংগৃহীতার্ধদেহং গিরৌ সংস্থিতং সর্বদাপন্ন গেহম |
পরব্রহ্ম ব্রহ্মাদিভির-বংদ্য়মানং, শিবং শংকরং শংভু মীশানমীডে || 5 ||

কপালং ত্রিশূলং করাভ্য়াং দধানং পদাম্ভোজ নম্রায় কামং দদানম |
বলীবর্ধমানং সুরাণাং প্রধানং, শিবং শংকরং শংভু মীশানমীডে || 6 ||

শরচ্চংদ্র গাত্রং গণানংদপাত্রং ত্রিনেত্রং পবিত্রং ধনেশস্য় মিত্রম |
অপর্ণা কলত্রং সদা সচ্চরিত্রং, শিবং শংকরং শংভু মীশানমীডে || 7 ||

হরং সর্পহারং চিতা ভূবিহারং ভবং বেদসারং সদা নির্বিকারং|
শ্মশানে বসংতং মনোজং দহংতং, শিবং শংকরং শংভু মীশানমীডে || 8 ||

স্বয়ং য়ঃ প্রভাতে নরশ্শূল পাণে পঠেত স্তোত্ররত্নং ত্বিহপ্রাপ্য়রত্নম |
সুপুত্রং সুধান্য়ং সুমিত্রং কলত্রং বিচিত্রৈস্সমারাধ্য় মোক্ষং প্রয়াতি ||

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180815083717

Wednesday, August 15th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

বাস্তূ অনুযায়ী ঠাকুর ঘর

বাস্তূ অনুযায়ী ঠাকুর ঘর

সুপ্রভাত
ভক্তদের অনুরোধে লেখাটি পুনরায় পোষ্ট করলাম।
আপনার বাড়ীর ঠাকুর ঘর
===================
আমরা প্রায় প্রত্যেকেই বাড়ীতে পূজার্চনা করে থাকি। কিন্তু ঠাকুর ঘর সম্পর্কে বাস্তুবিদ কি বলে থাকেন, তা জানি না। আসুন, জেনে নিই, বাড়ীর ঠাকুরঘর কি রকম হওয়া উচিত ----
• বাড়ীর শোবার ঘরকে কখনোই ঠাকুর ঘর করবেন না, বা ঠাকুর রাখবেন না। রাখলেও কিছু নিয়ম মেনে ব্যবহার করতে হবে।
• শোবার ঘরে ঠাকুরের ক্যালেন্ডার রাখাও উচিত নয়।
• আপনাদের বাড়ীর টয়লেট ঘরের পাশেও কখনো ঠাকুর ঘর করবেন না। কারন এতে সেই পবিবারের সদস্যদের মানসিক পবিত্রতা ধীরে ধীরে কমে যায়।
• ঠাকুর ঘর সাধারনত বাড়ীর উত্তর-পূর্ব কোণে (ঈশাণ কোণ) তৈরী করা সবথেকে শুভ। তবে উত্তর-পূর্ব কোণ (ঈশাণ কোণ) ছাড়াও বাড়ীর পূর্ব দিকে ঠাকুর ঘর তৈরী করা যেতে পারে।
• আপনারা কখনোই ঘরের কিংবা বাড়ীর দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে (নৈঋত কোণ) ঠাকুর ঘর করবেন না,এটা ভারতীয় বাস্তুশাস্ত্র মতে চরম অশুভ, এর প্রভাবে সেই বাড়ীতে পারিবারিক কিংবা পারিপার্শ্বিক কোনো কারনে পুলিশি ঝামেলা কিংবা আইনগত ঝামেলা চলে আসতে পারে।
• ঠাকুর ঘরে পুজার জন্য ব্যবহৃত গঙ্গা জল সর্বদাই আপনারা গঙ্গায় জোয়ারের সময়ই নিয়ে আসবেন, কারন হিন্দুধর্ম অনুসারে যেকোনো ধর্মীয় পুজার সময় জোয়ারের সময়ের গঙ্গা জলই সেই পুজাতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
• অনেকেই ঠাকুর ঘর বাড়ীর ছাদে তৈরী করেন, কিন্তু এটা ভারতীয় বাস্তু শাস্ত্র মতে খুব অশুভ না হলেও,ছাদে ঠাকুর ঘর করা উচিত নয়,আমাদের হিন্দুধর্ম মতে আমাদের বসবাসের পাশেই ভগবানকে রাখা উচিত, তাই আমরা যেখানে থাকবো বাড়ীর সেই তলাতেই উত্তর-পূর্ব কোণে (ঈশাণ কোণ) ঠাকুর ঘর করা উচিত।
• আপনারা কখনোই ঠাকুর ঘরে ঝুল বা কালি জমতে দেবেন না, কারণ এটা অশুভ। এর জন্য পরিবারের কেউ কিংবা অন্য কেউ গুপ্ত শত্রুতা করতে পারে, তাই আপনারা যতটা পারবেন ঠাকুর ঘরের ঝুল সর্বদা পরিস্কার করার চেষ্টা করবেন।
• ঠাকুর ঘরে একই দেবতার ছবি কিংবা মূর্তি একাধিক রাখা উচিত নয়, কারন তাতে পুজা করলেও সেই পূজার ফল কিছুই পাওয়া যায় না, তাই যেকোনো দেবতার ছবি একটা রাখাই শুভ।
• আপনার আরাধ্য দেবতার প্রকার ভেদে ঘরের পরিমাপ করা প্রয়োজন।
• ঘরের উচ্চতা ১০.৫ ফুট, গম্বুজার হলে উচ্চতার সঙ্গে আরো ৫.০০ ফুট করা যেতে পারে।
• সাধারন রং- নীলাভ, সিলিং- সাদা, কিন্তু দেবতা ও জাতকের রাশি বা বাস্তুদোষ ভেদে রং-এর পরিবর্তন করতে হবে।
• ছাদে বিম না রাখাই ভালো।
• ঠাকুর ঘরের আলোর ক্ষেত্রে উজ্বলতা বা আলোর দীপন প্রাবাল্য যেন ৪০ওয়াট এর কম না হয়। প্রয়োজনে অধিক আলো দ্বারা শোভাবর্ধন করা যেতে পারে।
• সিংহাসন ব্যবহারের ক্ষেত্রে বলতে গেলে, আমরা যে স্থানে বসে আরাধনা করবো তার থেকে আনুমানিক ০.৫০-১.০০ ফুট উঁচু উচ্চতার সিংহাসন-এ দেবতার মুর্তি বা চিত্র স্থাপনা করা যেতে পারে, এতে সাধারন চোখে মনুষ্য ও দেবতার আসন পার্থক্য করলেও সেই পার্থক্য যে কি বিশাল তার কোন পরিমান করা সম্ভব নয়। অনেকে দেবতার শয়ন, জাগরন, ভোগ প্রভৃতি কিছু বিশেষ ক্রিয়া পালন করেন, সে ক্ষেত্রে সিংহাসন ব্যবহার বাধ্যতামুলক।
ঠাকুর ঘরের রং নীল,কালো ধূসর ও খয়েরী করবেন না।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180815083158

Sunday, August 12th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

মূলা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

মূলা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

মুলা নক্ষত্রের
ভবিষ্যৎবাণী ।

আপনি কি জানেন আপনার জন্ম নক্ষত্র কি ? কি বলছে আপনার জন্ম নক্ষত্র ! জনতে হলে চোখ রাখুন প্রতিনিয়ত । আর আপনার সথে কতটুকু মিললো সুধু লাইক দিয়ে নয় কমান্ডস করে জানান

আপনি একজন মিষ্টি প্রকৃতির এবং শান্তি প্রেমী মানুষ। ন্যায়বিচারের উপর, আপনার খুব বিশ্বাস আছে। মানুষের সাথে আপনার সম্পর্ক ভালো এবং আপনার প্রকৃতিও বেশ বন্ধুত্বপূর্ণ। স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে আপনি বেশ ভাগ্যবান কারণ আপনি সাধারণত সুস্থ ও উত্তম থাকবেন। আপনার দৃঢ় এবং অটল চিন্তাধারা থাকবে। সামাজিক কাজের ক্ষেত্রে আপনি বেশ মনেপ্রাণ দিয়ে তাতে অংশগ্রহণ করবেন। আপনার গুণাবলী এবং কাজের দরুন, আপনি অনেক নাম এবং খ্যাতি পাবেন। আপনার জীবনে কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। আপনি যে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে সক্ষম হবেন এবং আপনি সব বাধা অতিক্রম করে আপনার গন্তব্যের পৌঁছবেন। একবার আপনি কোন সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলে আপনি সেটাই করবেন। আপনি না আপনার ভবিষ্যতের উত্তেজনা সম্পর্কে না আপনার জীবনের সংগ্রাম সম্পর্কে উদ্বিগ্ন থাকবেন। ঈশ্বরের উপর, আপনার দৃঢ় বিশ্বাস থাকবে। এজন্যই আপনি সবকিছু একজনের উপর ছেড়ে দেবেন। আপনি অন্যদের ভাল পরামর্শ দেবেন, কিন্তু আপনার নিজের বিষয়ে কোমল হবেন। আপনার কাজের ক্ষেত্রে আপনি বেশ সৎ থাকবেন। উপরন্তু, আপনার মন সাধারণত শান্তিপূর্ণ থাকবে না। আপনি অনেক কিছু জানেন এবং লিখন, শিল্পকলা ও সেইসঙ্গে সামাজিক ক্ষেত্রেও অনন্য সাফল্য পাবেন। বন্ধুদের প্রতি অত্যধিক উদারতা আপনাকে আর্থিক সমস্যায় ফেলতে পারে। আপনার আয়ের চেয়ে বেশী খরচ করা আপনার অভ্যাস হবে। আপনার প্রতিভা এবং ভাগ্য আরো উজ্জ্বল হবে যখন আপনি আপনার জন্মস্থান থেকে দূরে থাকবেন। যদি আপনি কখনও বিদেশে যাওয়ার সুযোগ পান তাহলে সেটি আপনার অনেক উপকার হবে। আপনাকে আপনার নিজের গন্তব্য লিখবেন; সেক্ষেত্রে আপনি আপনার পরিবারের সহায়তা পাবেন কিনা সেটা কোন ব্যাপার নয়। আপনার অনেক বন্ধু থাকবে কারণ আপনি অনুগত হবেন। অধ্যয়নের বিষয়ে আপনি বেশ ভাল হবেন এবং দর্শনশাস্ত্রের প্রতি আপনার বিশেষ আগ্রহ থাকবে। আপনি একজন আদর্শবাদী এবং আপনার নিজের মতাদর্শের উপরই চলেন। যখন আপনার ধন-সম্পদ ও সম্মান মধ্যে একটি নির্বাচন করার অবস্থা আসে তখন আপনি সম্মানই নির্বাচন করবেন। আপনি পেশার পাশাপাশি ব্যবসাতেও সফল হবেন, কিন্তু আপনি পেশাকেই পছন্দ করবেন। আপনি যেখানেই যান না কেন, আপনি আপনার ক্ষেত্রে শীর্ষে থাকবেন। শারীরিকভাবে কঠোর পরিশ্রম করার পরিবর্তে, আপনি খুব ভালভাবেই জানেন কিভাবে আপনার কাজ করাতে হবে। আধ্যাত্মিকতায় বিশেষ আগ্রহ থাকায় আপনার অর্থের প্রতি লোভ থাকবে না। দারিদ্র মানুষদের সাহায্য করার জন্য আপনি অনেক ইভেন্টে অংশগ্রহণ করবেন এবং এটি আপনার জন্য অনেক সম্মান নিয়ে আসবে। বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে, উচ্চ সমাজের মানুষ আপনার তালিকায় আসবে। আপনার পার্থিব জীবন সুখ ও বিলাসিতা পূর্ণ হবে এবং আপনি সেটি উপভোগ করবেন।

শিক্ষা এবং আয়

আপনার জন্য সন্তোষজনক পেশা হল ফার্মাসিউটিক্যাল; ডেন্টিস্ট; মন্ত্রী; লেকচারার; জ্যোতিষী; পুলিশ কর্মকর্তা; গুপ্তচর; বিচারক; সৈনিক; গবেষক; ব্যাকটেরিয়া গবেষক; মহাকাশচারী; ব্যবসায়ী; রাজনীতিবিদ; গায়ক; মন্ত্রণাদাতা; ওষুধ ও ভেষজ উদ্ভিদ সম্পর্কিত ব্যবসা; দেহরক্ষী বা নিরাপত্তা কর্মী; কুস্তিগীর; গণিতবিদ বা কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ; মনোবৈজ্ঞানিক; কয়লা বা পেট্রোলিয়াম সংশ্লিষ্ট কাজ; প্রভৃতি।

পারিবারিক জীবন

আপনি এমন একজন ব্যক্তি যিনি তার নিজস্ব প্রচেষ্টায় সবকিছু করেছেন। এটা আপনি কাছে কোন ব্যাপারই নয় যে আপনার পরিবার আপনাকে সমর্থন করবে কি করবে না। আপনার বিবাহিত জীবন সাধারণত সন্তুষ্টজনক হবে। একজন ভাল সাহায্যকারী হিসাবে স্ত্রীর মধ্যে সব গুণাবলী থাকবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180812211044

Sunday, August 12th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

সোমবার বাড়ির শিবলিঙ্গের পাশে রাখুন

সোমবার বাড়ির শিবলিঙ্গের পাশে রাখুন

বাড়ির শিবলিঙ্গের আসনে রাখুন প্রতি সোমবার এই জিনিস, আপনার কখনও টাকার অভাব হবেনা

যতই বলা হোক যে মানুষের মনই সব টাকার গুরুত্ব নেই সে কথা একেবারেই ভুল।টাকা না থাকলে জীবনধারন করা অসুবিধাজনক।এখনকার যুগে সেই সবচেয়ে বেশি সম্মান পান যারা অর্থ আছে।আর এই অর্থ আগমনের পিছনে যেমন আপনার ধৈর্য ও কর্মক্ষমতা আছে তেমনি সে অর্থ কতটা আপনার কাছে থাকবে তা নির্ধারণ করে আপনার ভাগ্য।আপনার ভাগ্য যদি আপনার প্রতি বিরূপ হন তবে যতই অর্থ আগমন হোক তা সঞ্চয় হবে না।
অনেকে ধনলাভ প্রাপ্তির জন্য লক্ষী পুজো করেন।যাতে লক্ষীশ্রী ঘরে ফিরে আসে। ধনের প্রাচুর্য লাভ হয় কিন্তু আপনি কী জানেন মহাদেবের পুজো করলে মহাদেবও আপনার পুজোয় তুষ্ট হয়ে আপনার অর্থ সমস্যা থেকে মুক্ত করতে পারে ।
আমাদের জীবন কখনও মেঘ কখনো রোদ্দুর কখনো জীবন চড়াই কখনও উতরাই ।হঠাত করে আমাদের জীবনে কখন যে দুর্জয় নেমে আসে তা আমরা কল্পনাও করতে পারিনা।কখনও গ্রহের ফের বা কারো কুদৃষ্টি পড়ে আমাদের জীবন ব্যতিবস্ত হয়।তবে কিছু পথ অবলম্বন করলে এসবের চিন্তা থেকে মুক্তি লাভ পাওয়া।শ্রাবণ মাস হল শিবের মাস যদি শ্রাবণ মাসের শিবকে তুষ্ট করতে পারেন তাহলে তার কৃপাদৃষ্টি সহজেই লাভ হবে।সংসারে দূরীভূত হবে যেকোনো ধরনের সমস্যা। অর্থাভাবতো দূর হবে সে সঙ্গে জীবনে আসবে খুশির ছোয়া ।তাহলে জেনে নিন কী সেই উপায় ,কীভাবে শিবকে পুজো করলে কাঙ্খিত ফললাভ হবে অর্থাভাব দূর হবে।
আমাদের বাড়িতে প্রত্যেকের আলাদা ঠাকুর ঘর থাকে তবে বর্তমানে ছোট ফ্ল্যাটে আলাদা করে ঠাকুর ঘর করা সম্ভব হয়ে ওঠেনা তবে সকলের বাড়িতেই ঠাকুরের আসন পাতা থাকে যেখানে নিয়মিত ভগবানকে পুজো করা হয় ।
আপনার পুজার আসনে যদি মহাদেবের ছবি না থাকে তবে শ্রাবন মাসের কোনো এক সোমবার ছবি বা শিবলিঙ্গ প্রতিষ্ঠিত করুন। এরপর মহাদেবের সামনে রাখুন এ কটি জিনিস তাহলে দেখবেন জীবনে আসবে সুখ ও সমৃদ্ধি ।

1.মহাদের দিন হল সোমবার আর সে সোমবার যদি শ্রাবন মাসে হয় তাহলে আরো ভালো ।সোমবার সকালে স্নান করে শুদ্ধ বস্ত্র পরিধান করে শিবের সামনে বসুন ।

2.এরপর মহাদেবের সামনে একটি কলাপাতা রাখুন ।তার ওপর একটি দশ টাকা কয়েন রাখুন।এই দশটাকা কয়েনের ওপর দিন রুপোর কয়েন।

3.এই রুপোর কয়েনের ওপর রাখুন একটি সুপাড়ি।এরপর মনোযোগ সহকারে একশো আট বার ওম হৃং নমঃ শিবায় রিং নমঃ এই মন্ত্রটি বলতে বলতে মহাদেবের আরতি করুন।

তবে মনে রাখতে হবে সকল কিছুর উর্ধ্বে হল ভক্তি একনিষ্ঠতা।একনিষ্ঠভাবে ভগবানের সেবা করলে এবং নিজের মনকে একান্ত ভাবে নিয়োজিত করে এগুলি করলে মিলবে ফললাভ।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180812210256

Tuesday, August 7th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

গহনা হারিয়ে যাওয়ার কুফল

গহনা হারিয়ে যাওয়ার কুফল

গহনা হারিয়ে যাওয়ার কুফল
বর্তমানে ঘটে চলা বহু ঘটনাই ইঙ্গিত দেয় ভবিষ্যৎ কেমন হবে। তেমনই শাস্ত্রে বলা রয়েছে, হঠাৎ গয়না হারিয়ে যাওয়া বা গয়না ভেঙে যাওয়াও এমন অনেক কিছুর ইঙ্গিত দেয়। যেমন কোনও বিবাহিত মহিলার কোমর বিছা হারিয়ে গেলে বুঝতে হয়, আগামী দিনে তাঁর স্বামীর শরীর মোটেই ভাল যাবে না। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের গয়না হারিয়ে যাওয়াই ভবিষ্যতের দিকনির্ণয় করে দেয়। জেনে নিন—

• কানের দুল— কানের দুল হারালে বুঝে নিতে হয়, খুব তাড়াতাড়ি কোনও খারাপ খবর আসতে চলেছে। বিশেষ করে সোনার গয়না হারানো অমঙ্গল বলে মনে করা হয়।

• নথ— নাকে পরার গয়না হারানো মানে আগামী দিনে নাক কাটা যেতে পারে আপনার। অর্থাৎ কোনও ব্যাপারে অসম্মানিত হতে পারেন।

• টিকলি বা মুকুট— এর অর্থ ভবিষ্যতে কোনও গুরুতর বিষয় মাথায় চাপ বাড়াবে।

• গলার হার— গলার হার হারানো মানে, হয়তো আপনি এমন কোনও কাণ্ড ঘটাবেন, যার জন্য সম্মানহানি হতে পারে।

• হাতের বাজু বা চুড়ি— এর অর্থ অদূর ভবিষ্যতে আর্থিক অনটন হতে পারে।

• আংটি— আংটি হারানো মানে ভবিষ্যতে শরীর স্বাস্থ্য মোটেই ভাল যাবে না।

• পায়ের তোড়া— ডান পায়ের তোড়া হারালে সম্মানহানি হতে পারে। বাঁ পায়ের তোড়া হারালে বুঝতে হবে কোনও দুর্ঘটনা ঘটতে পারে ভবিষ্যতে।

তাই এবার থেকে নিজেদের গয়নার যত্ন নিন।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180807070220

Tuesday, August 7th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

জৈষ্ঠা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

জৈষ্ঠা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

জ্যেষ্ঠ নক্ষত্রের
ভবিষ্যৎবাণী ।

আপনি কি জানেন আপনার জন্ম নক্ষত্র কি ? কি বলছে আপনার জন্ম নক্ষত্র ! জনতে হলে চোখ রাখুন প্রতিনিয়ত । আর আপনার সথে কতটুকু মিললো সুধু লাইক দিয়ে নয় কমান্ডস করে জানান

আপনি সুস্থ, উদ্যমী এবং আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বের হবেন। সহৃদয়, আন্তরিক প্রকৃতি আপনার বিশিষ্টতা হবে। আপনি আপনার বিবেক অনুযায়ী কাজ করতে চান। আপনি অন্যদের কথা না শোনার জন্য তারা মনে করবে যে আপনি অনমনীয় প্রকৃতির। একজন তাত্ত্বিক হিসাবে আপনি যা ঠিক মনে করেন তাই করেন। আপনি একজন খোলা মনের মানুষ, এই কারণে আপনি গোঁড়ামিতে আবদ্ধ থাকতে পারেন না। আপনার মগজ তীক্ষ্ণ হবে তাই আপনি যে কোনো বিষয় তৎক্ষণাত বুঝতে পারেন। আপনি যে কোন জিনিস খুব তাড়াতাড়ি করার চেষ্টা করবেন, যে কারণে অনেকবার আপনার ভুল হবে। আপনার একটি দৃঢ় ইচ্ছা হল আপনি কিছু খুঁজে পেতে পারেন বা কিছু হতে পারেন। ফলস্বরূপ, অন্যদের প্রভাবিত করার জন্য আপনি অনেক কিছু করার চেষ্টা করতে পারেন। আপনি হৃদয় ও ভদ্রতায় উজ্জ্বল হবেন, কিন্তু আপনি আপনার অনুভূতি লুকানোর জন্য কারো সাথে বেশি কথা বলবেন না, তাই আপনার এই গুণাবলী আড়ালই থাকবে। আপনি পেশাদারী দুনিয়া বেশ সহজভাবেই প্রবেশ করবেন এবং তাইজন্য, আপনি বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করা কিছু মনে করবেন না। আপনি সততার সঙ্গে সবকিছু করতে চেষ্টা করবেন, যা আপনাকে সাফল্য এনে দেবে। চটপটে হওয়ার দরুন আপনি সবকিছু দ্রুত করতে পারবেন। আপনি সময়ের মূল্য খুব ভালভাবেই জানেন। তাই, আপনি অর্থহীন জিনিসে আপনার সময় নষ্ট করবেন না। পেশা বা ব্যবসা, যাই হোক না কেন আপনি সফলতা পাবেন। যদি আপনি পেশার দিকে যান তাহলে আপনি একটি উচ্চাসন পাবেন এবং অনেক মানুষ সঠিক দিক খুঁজে পেতে আপনাকে সাহায্য করবে। পাশাপাশি ব্যবসাতেও আপনি সম্পূর্ণ সাফল্য পাবেন। জীবনের যে কোনো সময় প্রতিযোগিতা আসুক না কেন আপনি আপনার প্রতিযোগীদের পরাভূত করবেন। আপনি 18 থেকে 26 বছর বয়স অবধি কিছু সংগ্রামের মুখোমুখি হবেন, কিন্তু এটি আপনাকে ভাল অভিজ্ঞতা দেবে। নেশা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়। আপনি অত্যন্ত চিন্তাশীল, দক্ষ এবং বুদ্ধিমান হবেন। আপনার চারপাশের সবাই খাঁটি ভালবাসা অনুভব করবে এবং যাতে আপনার সুনাম বজায় থাকে সেইদিকে আপনি সবসময় সতর্ক থাকবেন। আপনি বেশ ভালো শিক্ষা পাবেন এবং আপনি জীবিকা নির্বাহে এই শিক্ষা সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারবেন।

শিক্ষা এবং আয়

আপনার জন্য সন্তোষজনক পেশা হল নিরাপত্তা বিভাগের সাথে সম্পর্কিত ক্ষেত্র; সরকারি চাকরি; সংবাদদাতা; রেডিও ও টেলিভিশন শিল্পী; সংবাদ পাঠক; অভিনেতা; গল্পকথক; ফায়ার ব্রিগেড কর্মকর্তা; গুপ্তচর; আমলা বা উচ্চতর কর্মকর্তা; জাহাজ বা অন্য কোন জলযান পরিষেবা; বন কর্মকর্তা; সেনা; দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা; রানার; টেলিযোগাযোগ বা স্পেস সিস্টেম সম্পর্কিত কাজ; সার্জন; প্রভৃতি।

পারিবারিক জীবন

আপনার বিবাহিত জীবন সাধারণত স্বাভাবিক থাকবে। কিন্তু, আপনি কাজের সূত্রে আপনার পরিবার থেকে দূরে থাকবেন। আপনার উপর আপনার স্ত্রীর অনেক প্রভাব থাকার সম্ভাবনা আছে। তবে, আপনার উপর তার নিয়ন্ত্রণ লাভজনক হবে। তার কিছু স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা হতে পারে। সুতরাং, নিবারণ করা প্রয়োজন। ভাইবোনদের সঙ্গে কিছু বাদানুবাদ সম্ভব।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180807065741

Monday, August 6th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

গায়ত্রী মন্ত্রের মহিমা

গায়ত্রী মন্ত্রের মহিমা

গায়ত্রী মন্ত্রের প্রকৃত মহিমা কী? কারাই বা এই মন্ত্র উচ্চারণের অধিকারী?

এক বড় অংশের ভারতীয় সমাজ গায়ত্রীকে হিন্দু ধর্মের একান্ত বিষয় হিসেবে দেখে থাকেন। কিন্তু কেউ কি ভেবে দেখেন, ঠিক কী বলতে চায় গায়ত্রী মন্ত্র?

যে কোনও অবসরে ভারতের যে কোনও জায়গায় আপনার কানে আসতে পারে গায়ত্রী মন্ত্র। ৯০ মিনিট ধরে গায়ত্রীকে কি এইভাবে জনসমক্ষে প্রকাশ করাটা ঠিক? যুগ যুগ ধরে বর্ণবিভক্ত হিন্দু সমাজ গায়ত্রীর উপরে ব্রাহ্মণ সমাজের একাধিপত্য চাপিয়ে রেখেছিল। প্রযুক্তির কল্যাণে তার এই গণতন্ত্রীকরণকে অনেক রক্ষণশীলই ভাল চোখে দেখেননি। তদুপরি, এক বড় অংশের ভারতীয় সমাজ গায়ত্রীকে হিন্দু ধর্মের একান্ত বিষয় হিসেবে দেখে থাকেন। সেটাও ঠিক নয়। কেউ কি ভেবে দেখেন, ঠিক কী বলতে চায় গায়ত্রী মন্ত্র? আর একে উচ্চারণের অধিকারী ঠিক কারা?

• প্রথমেই জানা দরকার, গায়ত্রী মন্ত্র উল্লিখিত হয়েছে ঋগ্বেদে। বিশ্বের প্রাচীনতম গ্রন্থের কোথাও ‘হিন্দু’ শব্দটাই উল্লিখিত নয়। ঋগ্বৈদিক সভ্যতা ছিল অপৌত্তলিক প্রকৃতি-উপাসক। গায়ত্রী এই উপাসনা পদ্ধতিরই অন্যতম প্রধান মন্ত্র।

• ‘ওঁ ভূর্ভুবস্ব তৎসবিতুর্বরেণ্যং ভর্গোদেবস্য ধীমহি ধীয়ো য়ো নঃ প্রচোদয়াৎ’—

এই মন্ত্রে যে যে দেবতা উল্লিখিত হয়েছেন, তাঁদের নামগুলি দেখা যাক। ‘ওঁ’ পরব্রহ্ম, ‘ভূ’ অর্থাৎ পৃথিবীলোক, ‘ভুবঃ’ আকাশলোক, ‘স্ব’ স্বর্গ। এখানে এই ত্রিলোকের অধিপতি পরমের কথা বলা হয়েছে। ‘তৎ’-এর অর্থ চূড়ান্ত সত্য, ‘সবিতু’ অর্থে যাবৎ কিছুর উৎস। ‘বরেণ্যম’ অর্থাৎ এঁদের প্রণাম করা হচ্ছে। ‘ভর্গো’ শব্দের অর্থ আধাত্ম্যশক্তি, ‘দেবস্য’ দৈব সত্তা। এবং সেখানে ‘ধীমহি’ অর্থাৎ ধ্যান করা হচ্ছে। ‘ধীয়ো’ অর্থে ধীশক্তি বা বৌদ্ধিক উৎকর্ষ, ‘প্রচোদয়াৎ’-এর অর্থ আলোকপ্রাপ্তি। এখানেই বোঝা যায়, এই মন্ত্রে কোথাও কোনও পৌত্তলিক দেবতার উল্লেখ নেই।

• প্রকৃতি উপাসক আর্য সভ্যতা গায়ত্রী মন্ত্রকে প্রকৃতির পরমতম রূপের উদ্দেশেই নিবেদন করেছিল। পরম্পরাগত বিশ্বাস, মহর্ষি ভৃগু এর রচয়িতা।

• স্বামী বিবেকানন্দ গায়ত্রী মন্ত্রের অনুবাদ করেছিলেন— আমরা সেই মহতের উপাসনা করছি, যিনি এই ব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টিকর্তা। তিনি যেন আমাদের আলোকপ্রাপ্তির পথে নিয়ে যান।

• গায়ত্রী মন্ত্রকে ব্রাহ্মণ সম্প্রদায়ের মধ্যে আবদ্ধ রাখার কাজটা সম্পন্ন হয় সম্ভবত গুপ্তযুগে। আসলে এই মন্ত্র ‘দ্বিজ’-দের উচ্চারণের যোগ্য বলে বর্ণনা করা হয়েছিল। প্রাচীন আর্য সমাজে ব্রাহ্মণরাই একা দ্বিজ ছিলেন না। দ্বিজত্ব অর্জন করা যেত কর্মের দ্বারা।

• গায়ত্রী ছন্দকে শ্রেষ্ঠ ছন্দ বলে বর্ণনা করেন আর্য ছান্দসিকরা। এই ছন্দে এই মন্ত্র গীত হয়। সঠিকভাবে ঊষালগ্নে এই মন্ত্র উচ্চারণের বিধান রয়েছে। বলাই বাহুল্য, ঊষালগ্নের শুদ্ধতার কথা স্বীকার করে পৃথিবীর সব ধর্মমত।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180806110756

Monday, August 6th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

দান করলে কমে না

দান করলে কমে না

এক দরিদ্র ব্যক্তি গৌতম বুদ্ধকে জিজ্ঞাসা করলোঃ "আমি এতো দরিদ্র কেন?"
জবাবে গৌতম বুদ্ধ বললেনঃ "কারন তুমি দান কর না এবং করতেও জানো না।"
দরিদ্র ব্যক্তি বললঃ "আমার তো দান করার মত কিছুই নেই।"
অতঃপর গৌতম বুদ্ধ বললেনঃ "দান করার মত অনেক জিনিস আছে তোমার কাছে, যা কারো কাছেই কম নেই (অর্থাৎ তা ধনী-গরীব সবার কাছেই সমপরিমাণ থাকে)। আর তা হল..
১. চেহারাঃ যা দ্বারা তুমি সুখ ও আনন্দের হাসি উপহার হিসেবে অন্যদের দিতে পারো।
২. মুখঃ যা দ্বারা তুমি মাধুর্য্যপূর্ণ উৎকৃষ্ট কথা বলে মানুষকে আনন্দ ও উৎসাহ প্রদান করতে পারো।
৩. হৃদয়ঃ যা তুমি আন্তরিকতা ও উদারতা দ্বারা অন্যদের জন্য উন্মুক্ত করে দিতে পারো।
৪. চোখঃ যা দ্বারা তুমি দয়া ও ভালোবাসার সাথে অন্যদের দেখতে পারো।
৫. দেহঃ যা দ্বারা তুমি নিজের শ্রমের মাধ্যমে অন্যদের সাহায্য প্রদান করতে পারো।
আর তাই তো তুমি একেবারেই দরিদ্র নও। মূলত হৃদয়ের দারিদ্রতাই প্রকৃত দারিদ্রতা, আর্থিক দারিদ্রতা মূল দারিদ্রতা নয়।"
৬) প্রিয়বাক‍্য প্রদানেন সর্বতুষ্টী জন্তব্বঃ
তস্মাদ্ তদৈব বক্তবম্
বচনে কা দারিদ্র্যতা।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180806074152

Monday, August 6th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

অনুরাধা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

অনুরাধা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

অনুরাধা নক্ষত্রের
ভবিষ্যৎবাণী ।

আপনি কি জানেন আপনার জন্ম নক্ষত্র কি ? কি বলছে আপনার জন্ম নক্ষত্র ! জনতে হলে চোখ রাখুন প্রতিনিয়ত । আর আপনার সথে কতটুকু মিললো সুধু লাইক দিয়ে নয় কমান্ডস করে জানান

*** আপনার ঈশ্বরের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস আছে। এই কারণেই আপনি কোন কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন না। জীবনে বাধা আসতে পারে, কিন্তু সেগুলি আপনার পথকে কাঁপতে পারবে না কারণ আপনি একজন কঠোর পরিশ্রমী মানুষ। আপনি খুব তরুণ বয়স থেকে আয় করা শুরু করবেন। আপনার চরিত্র বেশ সংগ্রামী হবে। মানসিক শান্তির জন্য, আপনি নিয়মিত প্রচেষ্টা করবেন। আপনি বেশ অকপট, অর্থাৎ আপনার যা মনে আসে তাই বলে দেন। আপনার হৃদয়ের মধ্যে কিছু রাখা এটা আপনার প্রকৃতি নয়। এজন্যই মাঝে মাঝে মানুষ আপনার কথায় আঘাত পেতে পারে। যখন আপনি কাউকে সাহায্য করার চেষ্টা করেন, আপনি আপনার সমস্ত হৃদয় দিয়ে সেটি করেন। আপনি জাহির করেন না। যদিও আপনি আপনার লক্ষ্য সম্পর্কে বেশ গম্ভীর থাকেন তবুও আপনি অনেক বাধা অতিক্রম করার পর সফল হবেন। যখনই আপনার কাছে কোন সুযোগ আসে, আপনি তা পূর্ণরূপে কাজে লাগাতে চেষ্টা করেন। আপনি চাকরী করার থেকে ব্যবসা করায় বেশি আগ্রহী। ব্যবসায়িক দক্ষতা আপনার শৈশব থেকে আপনার মধ্যে চলে আসছে। এই কারণে আপনি এটিতে সত্যিই সফল হতে পারেন। যদি আপনি চাকরী করা শুরু করেন তাহলে আপনি আপনার সব উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের আপনার পক্ষে করতে সক্ষম হবেন। আপনি আপনার জীবনে অত্যন্ত সুশৃঙ্খল এবং জীবনের মূলনীতিগুলিকে অনেক গুরুত্ব দেন। আপনি আপনার কাজেও সম্পূর্ণ শৃঙ্খলা বজায় রাখার চেষ্টা করেন। মতবাদ অনুযায়ী, আপনার অনেক বন্ধু থাকবে না এবং আপনার বৃত্ত বেশ ছোট হবে। আপনি আপনার সংগ্রাম থেকে জীবনের পাঠ নেবেন। যারা আপনার ব্যক্তিত্বের গুণাবলী সম্পর্কে জানে, তারা আপনার কাছ থেকে পরামর্শ নেবে কারণ আপনার অত্যন্ত অভিজ্ঞ। আপনার মধ্যে একটি অলৌকিক দক্ষতা আছে যা যেকোনো কঠিন পরিস্থিতিতে আপনাকে পরিত্রাণ পেতে সাহায্য করে। যদি আপনার ধন-সম্পদ সম্পর্কে উদ্বেগ থাকে তাহলে আপনার এটি অপর্যাপ্ত থাকবে কারণ আপনি সম্পত্তি উপর বিনিয়োগ করতে বা সঞ্চয় হিসাবে রাখতে আগ্রহী হবেন। বিনিয়োগের এই প্রবণতা থাকার কারণে, আপনি অত্যন্ত সমৃদ্ধশালী হবেন।

শিক্ষা এবং আয়

আপনি খুব তরুণ বয়স থেকে অর্থাৎ 17 বা 18 বছর বয়স থেকে অর্থ উপার্জন শুরু করবেন। আপনার জন্য সন্তোষজনক পেশা হল সন্মোহক; তান্ত্রিক; জ্যোতিষশাস্ত্র; গুপ্তচরবৃত্তি; ফটোগ্রাফি; সিনেমা, সঙ্গীত এবং শিল্পকলা সম্পর্কিত কাজ; ব্যবসা; পরিচালনা; পরামর্শ; মনোবিজ্ঞান; বিজ্ঞান; সংখ্যাতত্ত্ব; গণিত; পরিচালন প্রক্রিয়া সম্পর্কিত কাজ; শিল্পপতি; পর্যটন বিভাগ সংশ্লিষ্ট কাজ; প্রভৃতি।

পারিবারিক জীবন

আপনি ব্যক্তিগত জীবনে আপনার সমর্থকদের কাছ থেকে কম সমর্থন পাবেন। এছাড়াও, বাবার সাথে বাদানুবাদ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। সাধারণত আপনি আপনার জন্মস্থান থেকে দূরে থাকবেন। আপনার সন্তান জীবনে আপনার চেয়ে বেশি সাফল্য পাবে। ***

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180806073812

Friday, August 3rd, 2018

Astro Palmist Numerology Center

গ্ৰহ সন্তুষ্টির জন্য কোন বারে কি করবেন

গ্ৰহ সন্তুষ্টির জন্য কোন বারে কি করবেন

আজ কিছু টোটকা নিয়ে আলোচনা করছি আমার সকল বন্ধুদের জন্য। 1------- অনেকে শরীরে তেল মাখেন, জেনেনিন কোন দিন তেল মাখলে কি হয়। রবি ও মঙ্গলবারে তেল মাখলে কষ্ট ও আয়ু ক্ষয় হয়। শুক্রবারে তেল মাখলে অসুর বুদ্ধি প্রাপ্ত হয়। বৃহস্পতিবারে তেল মাখলে আপন আপন গুরুর কষ্ট হয়। সোম বুধ শনিবারে তেল মাখা শুভ। 2------- এবার বলি ভোজন অর্থাৎ খাওয়া সম্পর্কে-- পূর্বমুখী বসে খেলে পুন্য বৃদ্ধি হয়, উত্তর মুখী বসে খেলে কর্মে সিদ্ধিলাভ হয়, পশ্চিমমুখী বসে খেলে শত্রু কোন প্রকার ক্ষতি করতে পারেনা। দক্ষিন মুখী বসে খেলে কুল ও পরিবার নাশ হয়। পথে চলন্ত অবস্হায় খেলে লোক দরিদ্র হয়। সুর্যাস্তের সময় খেলে জন্ম জন্ম দরিদ্র থাকতে হবে। 3-------এবার বলি নূতন কাপড় পরা বিষয়ে----রবিবার নববস্ত্র পরলে তারাতারি ছিঁড়ে যাবে। সোমবারে পরলে আগুনে পুড়ে যাবে। শনিবারে পরলে রোগ লেগেই থাকবে। মঙ্গলবার পরলে ঝগড়া হতেই থাকবে। শুক্ল পক্ষের বুধ বৃহস্পতি শুক্র বারে এবং হস্তা, চিত্রা, স্বাতী, বিশাখা, অনুরাধা, অশ্বিনী, ধনিষ্ঠা, পূষ্যা, পুনর্ব্বসু, উত্তর ফাল্গুনি, উত্তরভাদ্রপদ, রোহিনী নক্ষত্রে নব বস্ত্র পরা শুভ। তবে যখন বাম নাশায় শ্বাস প্রবাহিত হয় তখন -"ওঁ জীব রক্ষতু" এই মন্ত্র বলে নব বস্ত্র পরিধান করা উচিৎ।
৪)বার হিসেবে বস্ত্র পড়া ভালো
রবিবার : লাল রঙের পোশাক
সোমবার : কালো রঙের পোশাক
মঙ্গলবার : মেরুন রঙের পোশাক
বুধবার : সবুজ রঙের পোশাক
বৃহস্পতিবার : পীত বা হলুদ রঙের পোশাক।
শুক্রবার : সাদা রঙের পোশাক
শনিবার : নীল রঙের পোশাক

যাইহোক পারলে এগুলি মেনে করবেন আপনাদের মঙ্গল হবে। মা তারার কাছে কামনা করি আপনারা সর্ব্বদাই সুখে থাকুন, শান্তিতে থাকুন। জয় মা তারা। জয় গুরু বামদেব। জয় মা কালি। জয় ভবা। জয় অসীম বাবা।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180803090146

Friday, August 3rd, 2018

Astro Palmist Numerology Center

বিশাখা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

বিশাখা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

বিশাখা নক্ষত্রের
ভবিষ্যৎবাণী ।

আপনি কি জানেন আপনার জন্ম নক্ষত্র কি ? কি বলছে আপনার জন্ম নক্ষত্র ! জনতে হলে চোখ রাখুন প্রতিনিয়ত । আর আপনার সথে কতটুকু মিললো সুধু লাইক দিয়ে নয় কমান্ডস করে জানান

যদি আপনার জন্য কোন একটি শব্দ থাকে তাহলে সেটি "সঙ্কল্পিত" হবে। আপনি যা চান তা অর্জন করার জন্য আপনি আপনার সব উৎসর্গ করবেন। এই কারণে আপনার উদ্দেশ্য ঠিক করা গুরুত্বপূর্ণ। তারপর আপনি তাতে সর্বশক্তি নিয়োগ করুন। আপনি সব সময় কাজ করতে চান। তবে জীবনে আপনার আরো আরাম পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা আছে এবং আপনার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসাবে আনন্দন, প্রেম এবং বিলাসিতা বিবেচিত হবে। আপনার মুখমন্ডল তীক্ষ্ণ এবং চোখগুলি সুন্দর। আপনি, বিনম্র, সামাজিক এবং সবসময় খুশি থাকেন। আপনার কণ্ঠস্বর মিষ্টি এবং আপনি কখনও কারোর সঙ্গে তিক্তভাবে কথা বলেন না। শিক্ষা ক্ষেত্রে আপনার অবস্থান ভাল হবে। বৃহস্পতির প্রভাবের কারণে, আপনি আপনার শৈশব থেকে জ্ঞান পাওয়ার একটি উত্তেজনা থাকবে। আপনি অধ্যয়নে ভাল হবেন; এবং সেই কারণে আপনি উচ্চ শিক্ষা পাবেন। যখন শারীরিকভাবে কঠোর পরিশ্রম বিষয় আসে, তখন আপনি সেটি এড়ানোর চেষ্টা করেন। তবে, আপনি আপনার মগজ অনেক ব্যবহার করবেন। যদি আপনাকে সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করা হয় তাহলে, আপনার বৃত্ত বেশ বড় হবে কারণ আপনার চরিত্র বেশ বন্ধুত্বপূর্ণ। আপনি বেশ স্নেহ এবং সম্মানের সঙ্গে মানুষের সাথে আচরণ করেন। যদি কারোর আপনাকে দরকার হয় তাহলে, আপনি সবসময় তাদের উদ্ধার করার জন্য এগিয়ে আসেন। এই কারণে মানুষ আপনার কাছে আসে যখন আপনার তাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয়। এছাড়াও আপনি সামাজিক কল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানের সাথে সংযুক্ত থাকবেন। আপনার জীবনের রক্ষণশীলতা বা পুরোনো ঐতিহ্যের কোন মূল্য নেই। আপনি জীবনে কারোর জন্য খারাপ কিছু চান না। আপনার কণ্ঠস্বর উত্তেজনাপূর্ণ যা মানুষকে আকর্ষণ করে। যদি আপনি রাজনীতিতে আপনার হাত ঢোকাতে চেষ্টা করেন তাহলে আপনি সমাজকল্যাণমূলক অনেক কিছু করতে পারবেন। যখন দৈনন্দিন রুজি রোজগারের বিষয় আসে তখন আপনি ব্যবসা বদলে পেশা পছন্দ করেন। আপনি একটি সরকারি চাকরি পাওয়ার কঠিন প্রচেষ্টা করবেন। এমনকি যদি আপনি ব্যবসাও করেন, তাহলেও আপনি কোনো না কোনোভাবে সরকারের সঙ্গে সংযোগ রাখার চেষ্টা করবেন। আপনার আর্থিক অবস্থা বেশ ভাল এবং হঠাৎ আর্থিক সুবিধাও পাবেন বলে আশা করা হচ্ছে। এছাড়াও, লটারি ইত্যাদিতে আপনি লাভবান হতে পারেন। আপনি ইতিমধ্যেই অর্থ সঞ্চয় উপভোগ করেন এবং এই সব জিনিস আপনাকে আরো সাহায্য করবে। আর্থিক টান আপনি কখনও অনুভব করবেন না এবং এমনকি যদি আপনি এমন কিছু অনুভব করেন তাহলে সেটি অস্থায়ী হবে।

শিক্ষা এবং আয়

আপনি সবকিছুতেই অনন্যভাবে সীমা অতিক্রম করতে চেষ্টা করেন, যা আপনাকে সবসময় সফল করে। আপনার জন্য সন্তোষজনক পেশা হল ফ্যাশন ডিজাইনিং; মডেলিং; মঞ্চে অভিনয়কারী; রেডিও ও টেলিভিশন; রাজনীতি; সেনা; নৃত্য; কাস্টম; পুলিশ; নিরাপত্তা বাহিনী; নিরাপত্তা রক্ষী; প্রভৃতি।

পারিবারিক জীবন

আপনি আপনার জীবন সঙ্গী এবং সন্তানদের খুব ভালবাসেন এবং তাদের সঙ্গে আরও বেশি সময় কাটাতে চেষ্টা করেন। যখন পরিবারের বিষয় আসে তখন আপনি একটি যৌথ পরিবার বসবাস করা পছন্দ করেন। আপনি আপনার পরিবারের সাথে অনেকটাই যুক্ত থাকেন এবং আপনি খুব ভালভাবেই জানেন কিভাবে আপনার পরিবারের যত্ন নিতে হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180803084514

Tuesday, July 31st, 2018

Astro Palmist Numerology Center

জীবনে রাহু প্রবেশের পূর্বাভাস ও প্রতিকার

জীবনে রাহু প্রবেশের পূর্বাভাস ও প্রতিকার

জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী, কোনও গ্রহ যদি আপনার উপরে রুষ্ট হয় তা হলে সে সংকেত দিতে থাকে। অনেক সংকেত রয়েছে যা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন যে রাহুর দৃষ্টি আপনার উপরে রুষ্ট। জেনে নিন সেই সংকেতগুলি কী কী........

• মৃত টিরটিকিই বা মৃতত সাপও যদি আপনার চোখে বার বার পড়ে তা হলে বুঝবেন রাহু রুষ্ট রয়েছে।

• এই গ্রহ রুষ্ট হলে বাড়ির পোষ্য যেমন গরু, কুকুর ইত্যাদি হারিয়ে যায় বা মারা যায়।

• রাহুর রোষে আপমার স্মৃতিশক্তি পর্যন্ত লোপ পেতে পারে।

• কোনও কারণ ছাড়াই আপনার উপরে অন্যরা রেগে যাবেন এবং কুকথা শোনাবেন। এবং আপনিও অনেক সময় অন্যকে কুকথা শোনাবেন।

• প্রায়ই হাতের নখ ভেঙে যায়।

জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী, রাহুর দৃষ্টি পড়লে জীবন ছারখার হয়ে যেতে পারে। জেনে নিন রাহুর রোষ থেকে বাঁচতে কী কী করা উচিত........

• ডান হাতে অষ্টধাতুর বালা পরুন।

• বয়ে যাওয়া জলে কাচের টুকরো বা নারকেল ভাসিয়ে দিন।

• কুষ্ঠ রোগীদের প্রয়োজনীয় জিনিস দান করুন।

• কালো কুকুরকে মিষ্টি রুটি খাওয়ান।

• রাতে শুতে যাওয়ার আগে মাথার কাছে যব রাখুন। সকালে উঠে তা পাখিকে খাওয়ান।

• পকেটে রুপোর কোনও দ্রব্য রাখুন।

• অমাবস্যার রাতে পিপল গাছের তলায় প্রদীপ জ্বালান।
***ছিন্নমস্তা যন্ত্রম বাড়িতে রাখুন
★ গোমেদ রত্ন ধারন করুন। অবশ্যই জ্যোতিষীর পরামর্শ অনুযায়ী। অন্যথা সমূহ ক্ষতি হতে পারে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180731173810

Tuesday, July 31st, 2018

Astro Palmist Numerology Center

স্বাতী নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

স্বাতী নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

স্বাতী নক্ষত্রের
ভবিষ্যৎবাণী

আপনি কি জানেন আপনার জন্ম নক্ষত্র কি ? কি বলছে আপনার জন্ম নক্ষত্র ! জনতে হলে চোখ রাখুন প্রতিনিয়ত । আর আপনার সথে কতটুকু মিললো সুধু লাইক দিয়ে নয় কমান্ডস করে জানান

আপনি পরিশ্রমী হবেন এবং আপনার পরিশ্রমের ভিত্তিতে সফলতা পাওয়ার সাহস আছে। আধ্যাত্মিকতায় আপনার অনেক আগ্রহ আছে। আপনি একজন দক্ষ কূটনীতিক এবং রাজনীতিতে আপনার মগজ ভাল কাজ করবে। রাজনীতির কৌশল আপনার জন্য কোন অচেনা জিনিস নয়। এই কারণেই আপনাকে সবসময় সজাগ এবং সচেতন থাকতে হবে। কঠোর পরিশ্রমের সঙ্গে আপনি খুব ভালভাবে আপনার বুদ্ধি ব্যবহার করবেন এবং আপনার কাজ দক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করবেন। আপনার চরিত্র ভাল হবে; যে কারণে মানুষের সাথে আপনার সম্পর্কও ভাল হবে। শুধুমাত্র আপনার চরিত্র এবং আচরণের কারণে, মানুষ আপনাকে বিশ্বাস করবে। যেহেতু আপনার মানুষের জন্য ভাল অনুভূতি আছে, তাই আপনি তাদের সমর্থন পাবেন এবং সমাজের মধ্যে ভাল সুনামও পাবেন। অন্য ব্যক্তিদের জন্য আপনার হৃদয়ে সমবেদনা ও সহানুভূতি আছে। মুক্ত মানসিকতার জন্য, আপনি চাপে কাজ করা পছন্দ করেন না। কেইজন্য আপনি যে কাজই করুন না কেন আপনি সম্পূর্ণ স্বাধীনতা আশা করেন। পেশা বা ব্যবসা যাই হোক না কেন আপনি সবকিছুতেই সফল হবেন। তবে আপনার অবস্থা পেশা, ব্যবসা, ইত্যাদি দিক থেকে বেশ ভাল। আপনি উচ্চাভিলাষী তাই আপনি উচ্চতা পৌঁছানোর জন্য সবসময় প্রস্তুত থাকবেন। একটি সঠিক পরিকল্পনার সঙ্গে আপনি প্রতিটি কাজ খুব ধৈর্য সহকারে সম্পন্ন করবেন। আপনি আপনার লক্ষ্যে পৌঁছতে তাড়াহুড়ো করবেন না। আপনার মুখ সবসময় একটি হাসিতে অলংকৃত থাকবে। আপনি নিষ্ঠার সঙ্গে সামাজিক রীতিনীতি এবং ঐতিহ্য অনুসরণ করবেন। আপনার চিন্তাধারা শান্তিপূর্ণ, দৃঢ় এবং পরিষ্কার হবে। এই কারণে আপনি আপনার কাজের সমালোচনা পছন্দ করেন না। আপনি যেমন অন্য কারোর কাজে বাধা দেন না তেমনই আপনি একই জিনিস আশা করেন। একটা ভাল ভবিষ্যত গড়ার জন্য, আপনাকে আপনার মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে এবং রাগ এড়িয়ে চলতে হবে। আপনি নতুন চিন্তাধারাকে স্বাগত জানাবেন এবং সবসময় নতুন কিছু শিখতে প্রস্তুত থাকবেন। অসম্ভবকে সম্ভাব্য তৈরী করার জন্য, আপনি অনেক সময় ব্যয় করবেন। যদি না কোন কিছু আপনার স্বাধীনতায় বাধা দেয় তাহলে আপনি সবসময় অন্যদের সাহায্য করার জন্য প্রস্তুত থাকবেন। কোনো বৈষম্য ছাড়াই আপনি প্রত্যেককে সম্মান করবেন।

শিক্ষা এবং আয়

আপনার জন্য সন্তোষজনক পেশা হল দোকানদার; ব্যবসায়ী; কুস্তিগীর; খেলোয়াড়; সরকারি কর্মচারী; পরিবহন; সৌন্দর্য পণ্য; সংবাদ পাঠক; মঞ্চ পরিচালনা; কম্পিউটার বা সফটওয়্যার সম্পর্কিত কাজ; শিক্ষক-প্রশিক্ষক; মনোবিজ্ঞান সম্বন্ধীয় ক্ষেত্রগুলি; আইনজীবী; বিচারক; তদন্তকারী; ফ্লাইট ব্যবসা; গ্লাইডিং, ইত্যাদি।

পারিবারিক জীবন

আপনাকে বিবাহিত জীবনে যে কোন প্রকারের তর্ক বা বাদানুবাদ এড়িয়ে চলতে হবে; অন্যথায় দাম্পত্য জীবন বেদনাদায়ক হতে পারে। আপনি সব জিনিস যত মধুর ভাবে ধরে রাখবেন আপনার পারিবারিক সুখ তত বেশি হবে। আপনি সমাজে উচ্চাসনে বসতে ও সম্মান পেতে আগ্রহী হবেন। এটা পরিবারের ক্ষোভের কারণ হতে পারে। সুতরাং, একটি ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করুন।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180731173423

Tuesday, July 31st, 2018

Astro Palmist Numerology Center

লগ্ন অনুযায়ী শুভ, অ্শুভ ও মারক গ্ৰহ।মিথুন, কর্কট ও সিংহ

লগ্ন অনুযায়ী শুভ, অ্শুভ ও মারক গ্ৰহ।মিথুন, কর্কট ও সিংহ

লগ্ন অনুযায়ী শুভ,অশুভ ও মারক গ্ৰহ।আজকে মিথুন, কর্কট ও সিংহ দিলাম।
মিথুনলগ্ন
(ক) শুভগ্রহ---পঞ্চমপতি বিধায় শুক্র ই কেবলমাত্র এই লগ্নের পক্ষে শুভ | (খে) অশুভগ্রহ--মঙ্গল, বৃহস্পতি ও রবি ৷ মঙ্গল (ষষ্ঠপতি ও একাদশপতি ) বৃহস্পতি (সপ্তমপতি ও দশমপতি) এবং রবি (তৃতীয়পতি) বিধায় এই লগ্ন অশুভ ৷ * শনি ও বৃহস্পতি শুভ সম্বন্ধে আবদ্ধ হ'লে এই লগ্নের পক্ষে রাজযোগ হবেনা! কিন্তু শুক্র বুধের সঙ্গে বা বৃহস্পতির সঙ্গে শুভ সমন্ধে আবদ্ধ হ'লে এই লগ্নের পক্ষে রাজযোগ কারক হবে!
(গ) মারক--চন্দ্র দ্বিতীয়পতি হওয়া সত্বেও মারক হবে না বটে,কিন্তু বৃহস্পতি বা অন্য পাপগ্রহের সঙ্গে সম্বন্ধে আবদ্ধ হলে মারকত্ব প্রাপ্ত হবে৷ কৰ্কটলগ্ন
(ক) শুভগ্রহ--মঙ্গল পঞ্চপতি ও দশমপতি হওয়ায় একাই রাজযোগকারী এবং শুভ তাছাড়া বৃহস্পতিও শুভ কারণ ষষ্ঠপতি হলেও বৃহস্পতি নবমপতি ৷ অবশ্য শুভস্থানে মঙ্গল থাকলে বা শুভস্থানে মঙ্গল ও বৃহস্পতির যোগে প্রবল
রাজযোগ হবে৷
(খ) অশুভগ্রহ---বুধ ও শুক্র বুধ তৃতীয়পতি এবং দ্বাদশপতি ৷ শুক্র চতুর্থপতি ও একাদশপতি মঙ্গল শুভস্থানে অবস্থিত হলে অর্থাৎ পঞ্চমে বা নবমে অবস্থিত একক ভাবেই রাজযোগকারী হবে৷ তাছাড়া মঙ্গল ও বৃহস্পতি শুভস্থানে অবস্থিত হয়ে কোনোরূপ সম্বন্ধে আবদ্ধ হলেও প্রবল রাজযোগ হবে৷
মারক --শনি সপ্তমপতি বিধায় এই লগ্নের পক্ষে প্রবল মারক, এরূপ শনি, রবি বা অন্যকোনো পাপগ্রহের সঙ্গে সম্বন্ধে আবদ্ধ হলে মারকত্ব আরও বৃদ্ধি
পাবে!
সিংহলগ্ন
(ক) শুভগ্রহ--- বৃহস্পতি (পঞ্চমপতি ও অষ্টমপতি)এবং মঙ্গল (চতুর্থপতি নবমপতি)| '
(খ) অশুভগ্রহ--বুধ ও শুক্র
বুধ দ্বিতীয়পতি এবং একাদশপতি, শুক্র তৃতীয়পতি ও দশমপতি ৷ মঙ্গল ও বৃহস্পতা অথবা মঙ্গল
ও শুক্র শুভস্থানে অবস্থিত হয়ে শুভ সম্বন্ধে আবদ্ধ হলে এই লগ্নের পক্ষে রাজযোগ সূচিত হবে ।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180731173021

Monday, July 30th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

প্রদীপ জ্বালানোর উপকার

প্রদীপ জ্বালানোর উপকার

সনাতন ধর্ম অনুসারে, ঘরের দেবতার সামনে প্রদীপ জ্বালানো অত্যন্ত শুভ কাজ। এর ফলে লাভ হয় অশেষ পুণ্য। কোনও স্ত্রী একাজ করলে, তাঁর স্বামীর দুর্ভাগ্য দূরীভূত হয়। জেনে নিন কোন কোন ভাবে প্রদীপ জ্বালালে আপনার ও আপনার পরিবারের ভাগ্য সুন্দর হয়ে উঠতে পারে—
প্রতি সন্ধেয় ঠাকুরঘরে ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালিয়ে ১০৮ বার জপ করুন মন্ত্র। মন্ত্রটি হল ‘ওম হিং ক্রিং কমলে কমলালয়ে প্রসিদ শ্রীং হৃং শ্রীং ওম মহালক্ষ্ময়ে নমঃ’। কোনও স্ত্রী এই কাজ করলে তাঁর স্বামীর জীবনে সৌভাগ্যের উদয় হয়।
দাম্পত্য কলহে জেরবার যাঁরা, তাঁরাও সুফল পেতে পারেন প্রদীপ জ্বালিয়ে। রোজ সকাল ও সন্ধে শ্রীরাম ও সীতার ছবির সামনে ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালালে সেই সমস্যা দূর হয়।
সোম ও শনি ভৈরবের মন্দিরে সরষের তেলের প্রদীপ জ্বালালে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা পাবেন।
রোজ সকালে সূর্যকে জল-চন্দন ও প্রদীপ দিয়ে আরতি করলে পারিবারিক ও সামাজিক সম্মান লাভ হয়।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180730104132

Monday, July 30th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

চিত্রা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

চিত্রা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

চিত্রা নক্ষত্রের
ভবিষ্যৎবাণী

আপনি কি জানেন আপনার জন্ম নক্ষত্র কি ? কি বলছে আপনার জন্ম নক্ষত্র ! জনতে হলে চোখ রাখুন প্রতিনিয়ত । আর আপনার সথে কতটুকু মিললো সুধু লাইক দিয়ে নয় কমান্ডস করে জানান

আপনি কঠোর পরিশ্রমী এবং সামাজিক। এছাড়াও, আপনি প্রায় সবার সাথে একটি ভাল সম্পর্ক বজায় রাখবেন। আপনি যার সঙ্গেই মিলিত হবেন তার প্রতি আপনি অনেক ভালবাসা ব্যক্ত করবেন। বাকপটুতা আপনার অনন্য গুণ এবং আপনি সবসময় আপনার সম্পর্কের একটি ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করেন। সম্পর্কের ক্ষেত্রে আপনি আবেগপ্রবণ হবেন। কিন্তু, আপনি আপনার লাভ এবং ক্ষতি খুব ভালভাবে বুঝতে পারেন। তবে সামাজিক জীবনে আপনি আবেগ দ্বারা পরাভূত হবেন না। আপনি সবসময় শক্তি ও বীরত্বে পূর্ণ থাকবেন। যে কোন কাজই আপনি শক্তি দিয়েই শেষ করবেন। আপনি যে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ভয় পেতে শেখেন নি; বরং আপনি আপনার বীরত্ব দিয়ে সব সমস্যার সম্মুখীন হবেন এবং সেগুলিকে জয় করবেন। আপনি বিভিন্ন জিনিসে যুক্ত থাকতে পছন্দ করেন এবং আপনি শুধু নিষ্ক্রিয়ভাবে বসে থাকা পছন্দ করেন না। আপনি কোন কিছুর জন্য অজুহাত দেখান না; যে কোন কাজই থাকুক না কেন আপনি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সেটি শেষ করেন। যদি কোন কাজে আপনি ব্যস্ত হয়ে পড়েন; তাহলে আপনি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কোন কিছু করে সেটি শেষ করেন এবং একটি নতুন কাজ করতে আরম্ভ করেন। সম্ভবত, আপনি বিশ্রাম শব্দটি সম্পর্কে অবগত নন। আপনি মাঝে মাঝে একগুঁয়ে হয়ে যান। পেশার থেকে আপনি ব্যবসা বেশি পছন্দ করেন কারণ আপনার মস্তিষ্ক ব্যবসা সম্পর্কিত বিষয়ে ভাল কাজ করে। এই ব্যবসায়িক মননের দরুন, আপনি অনেক সাফল্য পাবেন। আপনার কথা বলায় দক্ষতা থাকবে। কিন্তু রাগ পরিত্যাগ করতে হবে এবং আপনাকে ধৈর্য সহকারে কাজ করতে হবে। আপনি সহজে মন খারাপ করবেন না কারণ আশাবাদীতা হল আপনার অন্য একটি গুণ। ধন-সম্পদ সঞ্চয় আপনার রুচি এবং আপনি বস্তুবাদী জীবন হৃদয়ে পোষণ করেন। আপনার বিজ্ঞান এবং শিল্পকলার প্রতি ভাল আগ্রহ থাকবে। আপনি সহজে দুর্বলতা ঢেকে ফেলতে পারবেন এবং আপনি জানেন কিভাবে আপনার গরিমা বজায় রাখতে হবে। আপনার অন্তর্জ্ঞান বেশ ভাল হবে, যা সাধারণত আপনার মূল্যায়ন সঠিক করবে। আপনার একগুঁয়ে আচরণের দরুন, আপনি মাঝে মাঝে বিরোধিতার সম্মুখীন হবেন। কিন্তু, এই বাধা অবশেষে আপনার উন্নতিতে সাহায্য করবে। বঞ্চিত সম্প্রদায়ের জন্য আপনার প্রকৃত সমবেদনা থাকবে এবং আপনি সবসময় তাদের উন্নতির জন্য প্রস্তুত থাকবেন। আপনার 32 বছর বয়স পর্যন্ত কিছু প্রতিকূলতা আশা করা হচ্ছে; কিন্তু এরপরে, সবকিছু অসাধারণ হবে। আপনি আপনার বাবার কাছ থেকে বিশেষ ভালোবাসা ও সুরক্ষা পাবেন। বিজ্ঞান সবসময় আপনার আগ্রহের বিষয় হবে এবং সম্ভবত আপনি এই ক্ষেত্রেই শিক্ষা লাভ করবেন। আপনি আকর্ষণীয় ও স্বাধীনতাপ্রিয় হবেন; কিন্তু মাঝে মাঝে, আপনি দায়িত্বজ্ঞানহীনের মত আচরণ করবেন।

শিক্ষা এবং আয়

আপনার জন্য সন্তোষজনক পেশা হল বাস্তু বিশেষজ্ঞ; ফ্যাশান ডিজাইনার; মডেল; সৌন্দর্য পণ্য সম্পর্কিত কাজ; প্লাস্টিক সার্জারি; সার্জারি; ফটোগ্রাফি; গ্রাফিক ডিজাইন; সঙ্গীত পরিচালক বা গীতিকার; স্বর্ণকার; চিত্রশিল্পী বা শিল্পী; স্ক্রিপ্টরাইটার; ঔপন্যাসিক; থিয়েটার-সিনেমা সেট পরিচালক; শিল্প পরিচালক; থিয়েটার, সিনেমা, বা খেলা সম্পর্কিত কাজ; ঔষধ সম্পর্কিত কাজ; বিজ্ঞাপনের কাজ; প্রভৃতি।

পারিবারিক জীবন

আপনার বাবা-মা ও ভাই-বোনদের জন্য আপনার ভালবাসা সত্য। কিন্তু কাজের জন্য আপনার তাদের থেকে দূরে বাস করার সম্ভাবনা রয়েছে। এমনকি আপনি আপনার জন্মস্থান থেকেও দূরে থাকতে পারেন। এই কারণে আপনি আপনার বাবা মায়ের থেকে দূরে চলে যেতে পারেন। বিবাহিত জীবনে, আপনাকে সবসময় বাদানুবাদ এবং বিতর্ক থেকে দূরে থাকতে হবে অন্যথায়, আপনাদের দুজনের মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টি হতে পারে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180730101807

Sunday, July 29th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

হস্তা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

হস্তা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

হস্তা নক্ষত্রের
ভবিষ্যৎবাণী

আপনি কি জানেন আপনার জন্ম নক্ষত্র কি ? কি বলছে আপনার জন্ম নক্ষত্র ! জনতে হলে চোখ রাখুন প্রতিনিয়ত । আর আপনার সথে কতটুকু মিললো সুধু লাইক দিয়ে নয় কমান্ডস করে জানান

আপনি নিয়মানুবর্তিতা পছন্দ করেন এবং বিচক্ষণতা দিয়ে সব সমস্যার সম্মুখীন হন। আপনার বুদ্ধি তীক্ষ্ম হওয়ায়, আপনি অনেক নতুন ধারণা পাবেন। এমনকি প্রতারক এবং কুচক্রীদের শিকার হওয়ার পরেও, আপনি অন্যদের ভ্রষ্টাচরণের বিরুদ্ধে কিছু বলবেন না। চারিত্রিক দিক থেকে আপনি শান্ত এবং আপনার ব্যক্তিত্বে আকর্ষকশক্তি আছে। আপনি পরিতৃপ্ত, সামাজিক এবং বন্ধুত্বপূর্ণ। অধ্যয়নে অত্যন্ত তীক্ষ্ম হবেন এবং আপনি শব্দের জাদুকর হবেন। কোনো বিষয় বোঝার গুণ আপনার মধ্যে বিশেষভাবে আছে। আপনি মাত্র কয়েকটি মিষ্টি শব্দের বলে সর্বত্র থিতু হতে পারবেন এবং পাশাপাশি আপনি রসিকও। এত মানসিক শক্তি থাকা সত্ত্বেও, আপনি অবিলম্বে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না। আপনি যেহেতু শান্তি পছন্দ করেন তাই আপনি বাদানুবাদ থেকে দূরে থাকবেন। আপনার মধ্যে সামান্য বিট দ্বিধাগ্রস্ততা থাকবে, তবে আপনি নতুন বন্ধুত্ব করা সামলে নেবেন। এছাড়াও, আপনি খুব ভালভাবেই জানেন কিভাবে আপনার কাজ বন্ধুদের দিয়ে করাতে হবে। আপনার সুবিধা অনুযায়ী, আপনি দল পরিবর্তন করবেন। পেশা ছাড়াও আপনি ব্যবসা করা বেশি পছন্দ করবেন। এই কারণে আপনি এখানে আরো সফল হবেন। আপনি সব ধরনের বাস্তব সুখ মনে পোষণ করবেন। আপনার জীবন সুখী হবে এবং আপনি আপনার কাজের জন্য সম্মান পাবেন। আপনি সেই সিদ্ধান্তই নেবেন যা আপনি নিতে চান। আপনার সিদ্ধান্ত মানুষ অনুযায়ী পরিবর্তন হবে না; আপনি সেটাই করবেন যা আপনি করতে চান। সাধারণত, আপনি কোন অর্থনৈতিক সমস্যার সম্মুখীন হবেন না কারণ আপনি ভালভাবেই জানেন যে কিভাবে টাকা সঞ্চয় করতে হয়। আপনি এমন একজন মানুষ যিনি শান্তি প্রেমী ও অন্যদের সাহায্য করার জন্য সবসময় প্রস্তুত থাকে এবং কোনরকম জাহির করা বিশ্বাস করে না। আপনার পরিবারে অনেক উত্থান পতন থাকবে, কিন্তু আপনি সবসময় হাসি মুখে থাকবেন। আপনি সমস্যার সমাধান করায় দক্ষ। সেজন্য আপনি একজন ভাল পরামর্শদাতাও। আপনি একটি ইতিবাচক ও মজাদার উপায়ে মানুষদের শিক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রে কার্যকরী হবেন কারণ আপনি এই জীবনকে খেলা এবং পৃথিবীকে একটি খেলার মাঠ হিসাবে বিবেচনা করেন। মানসিকভাবে এবং শারীরিকভাবে, আপনি সর্বদা সক্রিয় থাকবেন কারণ আপনি নিষ্ক্রিয়ভাবে বসে থাকা পছন্দ করবেন না। আপনি একটি আনন্দদায়ক প্রকৃতি থাকবে, কিন্তু আপনি কোন ভুল সহ্য করতে পারবেন না। এটি আপনার বিশেষ গুণ যে আপনি প্রচেষ্টার মাধ্যমে আকাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য পেতে চান।

শিক্ষা এবং আয়

আপনি আপনার কর্মক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নিয়মানুবর্তিতা অনুসরণ করবেন। যে কোন বিষয়ে, আপনি সবাইকে অতিক্রম করবেন এবং আপনি জানেন কিভাবে এটি প্রমাণ করতে হবে। আপনার জন্য সন্তোষজনক পেশা হল স্বর্ণকার; কারিগর এবং দোকানদার; অ্যাক্রোব্যাট; জিমন্যাস্ট বা সার্কাস শিল্পী; কাগজ উৎপাদন সম্পর্কিত কাজ; মুদ্রণ ও প্রকাশনা; শেয়ার বাজার; প্যাকেজিং; খেলনা তৈরি; দোকান; কেরানি; ব্যাংকিং; টাইপিস্ট; ফিজিওথেরাপিস্ট; সৌন্দর্য পণ্য সম্পর্কিত কাজ; ডাক্তার; মনোবৈজ্ঞানিক; জ্যোতিষী; জামাকাপড় সম্পর্কিত কাজ; কৃষি; বাগান পরিচর্যা সংশ্লিষ্ট কাজ; রেডিও ও টেলিভিশন; সংবাদ পাঠক; সাংবাদিকতা; মাটি ও সিরামিক ক্ষেত্র; প্রভৃতি।

পারিবারিক জীবন

আপনি একটি আদর্শ দাম্পত্য জীবন উপভোগ করবেন, কিন্তু বিবাহিত জীবনের সাথে সম্পর্কিত ছোট ছোট সমস্যাও থাকা সম্ভব। আপনার জীবন সঙ্গীর সুন্দর আচরণ হবে। সম্ভবত, আপনার প্রথম সন্তান পুত্র হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180729130348

Sunday, July 29th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

কস্তুরী বা মৃগনাভী

কস্তুরী বা মৃগনাভী

সুপ্রভাত
কস্তুরী কি ? এবং কোথায় পাওয়া যায় ?

হরিণের দশ বছর বয়সে নাভির গ্রন্থি পরিপক্ব হয়। এ সময় হরিণটিকে হত্যা করে নাভি থেকে তুলে নেওয়া হয় পুরো গ্রন্থিটি। তারপর রোদে শুকানো হয়। একটা পূর্ণাঙ্গ কস্তুরী গ্রন্থির ওজন প্রায় ৬০-৬৫ গ্রাম। ...

এটি বিশেষ ধরনের প্রাণিজ সুগন্ধি। হরিণের নাভি থেকে পাওয়া যায় এই কস্তুরী, যা মহামূল্যবান সুগন্ধি হিসেবে পরিচিত।

কস্তুরীনামাঃ সুগন্ধি বহু গুণসম্পন্ন এবং বহু নামসম্পন্ন। এর ঘ্রাণ প্রকৃত যোজনগন্ধা বললে কম বলা হয়। কথিত আছে কস্তুরীর এক তিল পরিমাণ কোন বাড়িতে ফেললে বহু বছর সেখানে এর ঘ্রাণ থাকে। তিন হাজার ভাগ নির্গন্ধ পদার্থের সঙ্গে এর এক ভাগ মেশালে সমস্ত পদার্থই সুবাসিত হয় কস্তুরীর ঘ্রাণে।

কস্তুরী সংগ্রহকারীরা এই সুগন্ধিকে প্রায় প্রকৃত অবস্থায় রাখেন না; সচরাচর অন্য পদার্থের সঙ্গে মিশিয়ে বিক্রি করেন। অন্য পদার্থের মধ্যে রক্ত বিশেষ একটি উপাদান। শুকিয়ে যাওয়া রক্তের সঙ্গে কস্তুরীর বিশেষ সাদৃশ্য আছে । কস্তুরীর সুবাসেও আছে বৈচিত্র্য এবং এটি ভিন্ন ভিন্ন নামেও

সুগন্ধি ফুলের মতোই যুগ যুগ ধরে মানুষের দৃষ্টি কেড়েছে কস্তুরী মৃগ। এই মৃগ অর্থাৎ হরিণ এক প্রজাতির পুরুষ হরিণ। ইংরেজি নাম ‘মাস্ক ডিয়ার’। এরা খুব লাজুক স্বভাবের। তাই নিরিবিলি বাস করে। বিচরণ করে একান্ত নির্জনে।

হিমালয় পর্বতমালার উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে উৎকৃষ্ট কস্তুরীমৃগ পাওয়া যায়। ওই অঞ্চলে একপ্রকার ছোট আকারের হরিণ আছে, তারা ছাগলের চেয়ে বড় নয় কিন্তু দেখতে অত্যন্ত সুন্দর। এদের পা অতি সরু, মাথা সুন্দর এবং চোখ চমৎকার উজ্জ্বল । এই হরিণ অন্য হরিণ থেকে আলাদা নয়। অত্যন্ত শীতল পার্বত্য পরিবেশে বাস করায় এদের লোম সরু না হয়ে অত্যন্ত মোটা ও পালকের মতো হয়। এ ছাড়া পামির মালভূমির গ্রন্থি পর্বতমালায় তৃণভূমি সমৃদ্ধ উপত্যকায় এই হরিণ পাওয়া যায়।

কস্তুরী মৃগের ওপরের মাড়ি থেকে গজদন্তের মতো দুটি দাঁত ছোট আকারে বের হয়। এ ধরনের দাঁত সব প্রজাতির হরিণের ক্ষেত্রে দেখা যায় না। এই দেখেই কস্তুরী মৃগ সনাক্ত করা হয়।

এই প্রজাতির হরিণ আত্মরক্ষায় পটু। কিন্তু তারা নিজেদের লুকিয়ে রাখতে পারে না, কারণ এদের দেহের তীব্র ঘ্রাণ। এই ঘ্রাণ অনুসরণ করে শিকারি ঠিকই এদের সন্ধান পেয়ে যায়। এই হরিণের নাভি থেকেই মূলত এই সুগন্ধি দ্রব্য সংগ্রহ করা হয়।

পুরুষ হরিণের নাভি মুখের গ্রন্থিতে এক বিশেষ ধরনের কোষের জন্ম হয়। এই কোষ যখন পূর্ণতা লাভ করে তখন এ থেকেই সুঘ্রাণ বের হতে থাকে। হরিণের ১০ বছর বয়সে সুগন্ধি কোষ পূর্ণতা লাভ করে। তবে মজার ব্যাপার হলো, যে হরিণটির নাভিতে এই কোষের জন্ম, সে নিজে কিছুই বুঝতে পারে না। তার নাকে যখন এই সুগন্ধ এসে লাগে তখন সে পাগলের মতো ছুটতে থাকে এই সুঘ্রাণের উৎসের সন্ধানে। অথচ সে বুঝতে পারে না যে, সুঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়ছে তার নিজের দেহ থেকেই।

এই হরিণের দশ বছর বয়সে নাভির গ্রন্থি পরিপক্ব হয়। এ সময় হরিণটিকে হত্যা করে নাভি থেকে তুলে নেওয়া হয় পুরো গ্রন্থিটি। তারপর রোদে শুকানো হয়। একটা পূর্ণাঙ্গ কস্তুরী গ্রন্থির ওজন প্রায় ৬০-৬৫ গ্রাম। কস্তুরীকোষের বাইরের দিকটায় থাকে এলোমেলো কিছু লোম। সেগুলো ছাড়িয়ে শুকনো কোষটিকে যখন জলেতে ভেজানো হয়, তখন পরিষ্কার কস্তুরী বেরিয়ে আসে। কোনো কোনো হরিণের মধ্যে পাওয়া যায় খুব কম পরিমাণে কস্তুরী। অপরদিকে এই প্রজাতির সকল হরিণের নাভিতে একই পরিমাণে কস্তুরী উৎপন্ন হয় না; হরিণের বয়স এবং পরিবেশভেদে কস্তুরীর পরিমাণের তারতম্য হয় । দেখা গেছে, এক কিলোগ্রাম কস্তুরী পাওয়ার জন্য প্রায় দুই হাজার হরিণ শিকার করতে হয়।

কস্তুরী যখন সংগ্রহ করা হয় তখন এর গন্ধ এত উগ্র থাকে যে হরিণের নাভিকোষ কেটে নেওয়ার সময় শিকারিরা মোটা কাপড় দিয়ে নিজেদের নাক বেঁধে নেয়। অনেক সময় এ গন্ধ সহ্য করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। কারো কারো চোখ, নাক থেকে জল ও মুখ থেকে লালা ঝরা শুরু হয়। এমনকি জীবনহানিও ঘটে। মৃগনাভী ছাড়া কোন রত্ন বা যন্ত্রমের প্রান প্রতিষ্টা ও শোধন হয় না ।...

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180729125453

Saturday, July 28th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

লগ্ন অননযায়ী শুভ,অশুভ ও মারক গ্ৰহ মেষ ও বৃষ

লগ্ন অননযায়ী শুভ,অশুভ ও মারক গ্ৰহ মেষ ও বৃষ

সুপ্রভাত
আজ থেকে লগ্ন অনুযায়ী শুভাশুভ, ও মারক গ্ৰহের নাম দিচ্ছি।

মেষ লগ্ন:
ক) শুভগ্রহ--রবি (পঞ্চমপতি) ও বৃহস্পতি (নবমপতি) ৷ খে) অশুভগ্রহ--শনি (দশম ও একাদশপতি), বুধ (তৃতীয় ও ষষ্টপতি), শুক্র (দ্বিতীয়পতি ও সপ্তমপতি) ৷ গ)* শনি একাদশপতি এবং দশমপতি দুই-ই---বৃহস্পতি বা রবির সঙ্গে সম্বন্ধযুক্ত হলেও রাজযোগ হবেন! কিন্তু বৃহস্পতি বা রবি চতুর্থপতি চন্দের সঙ্গে সম্বন্ধযুক্ত হলে দ্বিতীয় ধরনের রাজযোগ হবে! ঘ)মারক:দ্বিতীয় ও সপ্তমপতি হওয়ায় শুক্র মেষলগ্নের পক্ষে মারক বলে বিবেচিত হবে

২ বৃষলগ্ন

(ক) শুভগ্রহ--শনি নেবমপতি ও দশমপতি) এবং রবি (চতুর্থপতি)৷ শনি এককভাবেই রাজযোগকারক ৷ শনি পঞ্চমে বা নবমে অবস্থিত হলে, মকরে বা কুম্ভরাশিতে অবস্থিত হলে এককভাবেই রাজযোগকারী হবে৷ এরূপ শনি বুধের সঙ্গে সম্বন্ধে আবদ্ধ হলেও রাজযোগকারক হবে৷ (খ) অশুভগ্রহ---বৃহস্পতি (অষ্টমপতি এবং একাদশপতি), শুক্র (লগ্নপতি ও ষষ্ঠপতি) এবং চন্দ্র অশুভ ৷
গ)মারক--এই লগ্নের পক্ষে বৃহস্পতি সপ্তমপতি বিধায় মারক বলে বিবেচিত হয়ে থাকে ৷

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180728172645

Saturday, July 28th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

উত্তর ফাল্গুনী নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

উত্তর ফাল্গুনী নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

12 উত্তর ফাল্গুনী নক্ষত্রের
ভবিষ্যৎবাণী

আপনি কি জানেন আপনার জন্ম নক্ষত্র কি ? কি বলছে আপনার জন্ম নক্ষত্র ! জনতে হলে চোখ রাখুন প্রতিনিয়ত । আর আপনার সথে কতটুকু মিললো সুধু লাইক দিয়ে নয় কমান্ডস করে জানান ।

আপনি বেশ উদ্যমী এবং বুদ্ধিমত্তার সাথে সবকিছু করতে পছন্দ করেন। আপনার সর্বদা সক্রিয় থাকা আপনার একটি গুণ হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। আপনি সামাজিক কাজ থেকে সম্মান পাবেন। ভবিষ্যত পরিকল্পনা করার সময় আপনি বেশ বিশেষজ্ঞ হবেন। শুধুমাত্র আপনার এই বিশেষ গুণের কারণ, আপনার রাজনীতিতে সফল হতে পারেন। আপনি বেশ উচ্চাভিলাষী এবং আপনার সব ইচ্ছা পূর্ণ করার চেষ্টা করেন। যখন ছোট কাজ করার বিষয় আসে তখন আপনি তা পছন্দ করবেন না। এছাড়াও, আপনি আপনার পেশা বারবার পরিবর্তন করতে চান না কারণ আপনি স্থিতিশীলতার সঙ্গে কিছু করতে চান। আপনি সরকারি বিভাগ থেকে আরও সুবিধা পাবেন। যখন আপনি কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করবেন, তখন আপনি দীর্ঘদিনের জন্য তার সঙ্গে সংযুক্ত থাকবেন। আপনি সবসময় কিছু শিখতে প্রস্তুত থাকবেন এবং এই গুণের কারণে আপনি সবসময় সফল হবেন। তবে, আপনি খুশি এবং সুখী থাকবেন এবং কয়েকটি বিষয়ে বেশ ভাগ্যবান হবেন। আপনি সততা ও আন্তরিকতার সাথে সবকিছু করতে চেষ্টা করবেন এবং অত্যন্ত ধার্মিক হবেন। আপনার হৃদয় বিশুদ্ধ, কিন্তু এটি গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি আপনার রাগের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখবেন। এটি আপনার বিশিষ্টতা যে আপনি কোন আশা ছাড়াই অন্যদের সাহায্য করবেন এবং আপনার জ্ঞানের ভান্ডার আছে। আপনি সব কাজ নিজেই করতে চান। সমাজে বিভিন্ন ধরণের ব্যক্তিত্ব থাকায় আপনি বেশ উত্তেজিত থাকবেন। অন্যদের সম্মান এবং শ্রদ্ধা রক্ষা করার জন্য, আপনি সবসময় চুক্তি করার জন্য প্রস্তুত থাকেন কারণ আপনি সাধারণত মারামারি থেকে দূরে থাকেন। আপনার বক্তব্য কার্যকর এবং জ্ঞানসম্পন্ন; এবং আপনি সৎ ও সত্যবাদী জীবন উপভোগ করেন। এছাড়াও, আপনি আপনার ধন-সম্পদ ও ক্ষমতা ব্যবহার করে মানুষকে সাহায্য করার সুযোগ মিস করবেন না। আপনি অর্থ সঞ্চয়েও দক্ষ হবেন। উপরন্তু, আপনি পৈতৃক সম্পত্তি পেতে পারেন। আর্থিকভাবে, আপনি স্বাধীন হবেন। আপনি জনসংযোগের সাথে সম্পর্কিত কাজ থেকে সুবিধা পাবেন। কঠোর পরিশ্রম করার সময় আপনি কখনও ভীত হন না যা আপনাকে সাফল্য এনে দেয়। 32 বছর বয়স পর্যন্ত কিছু লড়াই করতে হতে পারে, 38 বছরের পরে আপনার সময় সেরা যাবে।

শিক্ষা এবং আয়

আপনার প্রতিভা শিক্ষকতা, লিখন, বৈজ্ঞানিক গবেষণা সম্পর্কিত পেশায় অনেক উজ্জ্বল হবে। আপনার জন্য সন্তোষজনক পেশা হল রাজনীতি; সঙ্গীত; ক্রীড়া; উর্ধ্বতন কর্মকর্তা পদ; পার্লামেন্টারিয়ান বা মন্ত্রী; মিডিয়া বা জনসংযোগের কাজ; বিনোদন; পুরোহিত; ধর্মীয় প্রচারক; লেকচারার; অর্থনীতি বিভাগ; সমাজসেবা; ম্যাট্রিমোনিয়াল কনসালটেন্সি, গণিতবিদ বা বিজ্ঞান সম্পর্কিত ক্ষেত্র; ইঞ্জিনিয়ারিং; জ্যোতির্বিদ্যা; বিজ্ঞাপন; সাংবাদিকতা; প্রভৃতি।

পারিবারিক জীবন

আপনার পারিবারিক জীবন ভালোই চলবে। আপনি আপনার বিবাহিত জীবন নিয়ে খুশি কারণ আপনি সন্তুষ্ট থাকতে পছন্দ করেন। আপনার জীবন সঙ্গী পারিবারিক কাজে বিশেষজ্ঞ হবেন এবং শান্তিপূর্ণ ও মিতভাষীও হবেন। তার গণিত বা বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহ থাকবে এবং শিক্ষকতা ও প্রশাসনে সাফল্য পেতে পারেন। তিনি মডেলিং বা অভিনয়ে সফল হতে পারেন। জাহির করা থেকে দূরে থাকাই তাদের প্রকৃতি হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180728171936

Friday, July 27th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

পূর্বফাল্গুনী নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

পূর্বফাল্গুনী নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

পূর্ব ফাল্গুনী নক্ষত্রের
ভবিষ্যৎবাণী

আপনি কি জানেন আপনার জন্ম নক্ষত্র কি ? কি বলছে আপনার জন্ম নক্ষত্র ! জনতে হলে চোখ রাখুন প্রতিনিয়ত । আর আপনার সথে কতটুকু মিললো সুধু লাইক দিয়ে নয় কমান্ডস করে জানান

আপনি সঙ্গীত, শিল্পকলা, সাহিত্য সম্পর্কে অনেক জানবেন, কারণ এইসব বিষয়গুলিতে শৈশব থেকে আপনার আগ্রহ ছিল। আপনার চিন্তাধারার ধরণ বেশ শান্তিপূর্ণ। আপনি সত্যবাদিতার পথে আপনার জীবন নির্বাহ করতে চান। ভালবাসা আপনার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনি হিংস্রতা ও তর্ক থেকে দূরে থাকবেন কারণ আপনি একজন শান্তিপ্রিয় মানুষ। যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে আপনি খুব শান্তিপূর্ণ পদ্ধতিতে সমাধান খুঁজে বের করার চেষ্টা করেন। কিন্তু, যখন এটি আপনার আত্মসম্মানের উপর আসে, আপনি আপনার বিরোধীদের পরাভূত করেন। এছাড়াও, আপনি খুব ভালভাবেই জানেন কিভাবে বন্ধু এবং ভাল মানুষদের স্বাগত জানাতে হয়। অন্তর্জ্ঞানের কারণে, আপনি আগে থেকেই জেনে যান যে অন্য মানুষেরা কি চিন্তা করছে। চারিত্রিক দিক থেকে, আপনি বেশ উদার এবং ভ্রমণ করতে ভালোবাসেন। আপনি সৎভাবে কাজ করতে চান এবং জীবনের বিকাশের জন্য, আপনি সবসময় সত্য ও ন্যায়সঙ্গত পথে বেছে নেন। জীবনে, আপনি একটি ক্ষেত্র বিশেষ খ্যাতি পাবেন। তা সত্ত্বেও, আপনাকে অস্থির মনে হতে পারে। অন্যদের সাহায্য করার জন্য, তাদের অনুরোধ আসার আগেই তাদের সামনে উপস্থিত হয়ে যান কারণ আপনি দয়াবান ব্যক্তি। আপনি একজন স্বাধীনতা প্রেমী হবেন। তবে, আপনি কোন গন্ডি পছন্দ করেন না। আপনি এমন কিছু করা পছন্দ করেন না যা অন্যদের ওপর নির্ভরতা আনে। আপনার মধ্যে আরেকটি গুণ হল আপনি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের অত্যাধিক প্রশ্রয় দেন না, যে কারণে আপনি আপনার উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের থেকে কোন উপকার পান না। আপনার বলিদানমূলক মানসিকতা আছে তাই আপনি অন্যদের কাছ থেকে কোনো সুবিধা নেওয়া পছন্দ করেন না। পরিবারের সঙ্গে আপনার একটি বিশেষ অ্যাটাচমেন্ট আছে এবং আপনি সবসময় আপনার পরিবারকে সবকিছু উৎসর্গ করতে প্রস্তুত থাকেন।

শিক্ষা এবং আয়

আপনি আপনার পেশা পরিবর্তন করতে থাকবেন। 22, 27, 30, 32, 37, এবং 44 বছর বয়স চাকরি এবং ব্যবসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হবে। আপনার জন্য সন্তোষজনক পেশা হল সরকারি চাকরি; উচ্চতর কর্মকর্তা; নারীদের পোশাক, জিনিসপত্র, এবং প্রসাধনী উৎপাদন বা বণ্টন, বিনোদনকারী; মডেল; ফটোগ্রাফার; গায়ক; অভিনেতা; সুরকার; বিবাহের পোশাক সৃষ্টিকারী, জিনিসপত্র, এবং উপহারের ব্যবসা; জীববিজ্ঞানী; স্বর্ণকার; তুলা, পশম, বা সিল্কের সাথে সম্পর্কিত কাজ; প্রভৃতি।

পারিবারিক জীবন

আপনার পারিবারিক জীবন সুখী হবে। স্ত্রী ও সন্তানেরা উত্তম আচরণ করবে এবং আপনি তাদের কাছ থেকে যথেষ্ট সুখ পাবেন। আপনার জীবন সঙ্গী বিশ্বস্ত হবে এবং পরিবারের কল্যাণের জন্য সবকিছু ত্যাগ করতে প্রস্তুত থাকবেন। আপনি প্রেম বিবাহ বা একজন পরিচিত ব্যক্তিকে বিবাহ করতে পারেন।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180727114610

Friday, July 27th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

গুরুপূর্ণীমায় কূল-গুরুকে শ্রদ্ধার্ঘ‍্য

গুরুপূর্ণীমায় কূল-গুরুকে শ্রদ্ধার্ঘ‍্য

‘গুরু’ শব্দটির সৃষ্ট হয়েছে ‘গু’ ও ‘রু’ শব্দ দু’টির দ্বারা। এর অর্থ— ‘যিনি অন্ধকার দূর করেন’। ‘অন্ধকার’ বহু প্রকারের হতে পারে, সেই কথা মনে রাখলে মানতে হবে, গুরুও বহু প্রকারের হন। মন্ত্রদাতা, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাদাতার বাইরেও গুরু অনেক। এখানে রইল পাঁচ জন সদগুরুর বিবরণ। তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন সুফল দিতে পারে।

• দীক্ষাগুরু— কেবল ধর্মীয় মন্ত্রদীক্ষা নয়, যিনি যে কোনও বিষয়ে প্রকৃত জ্ঞান দান করেন, তিনিই দীক্ষাগুরু।

• শিক্ষাগুরু— কেবল বই-খাতার জ্ঞান নয়, কারিগরি ও বাস্তববোধও প্রদান করেন এই গুরু।

• অন্নদাতা গুরু— যে ব্যক্তি জীবিকার সংস্থানে সহায়তা করেন, তিনিও গুরুস্থানীয়। তাঁকেও সম্মান জানান এই দিনে।

• বান্ধব গুরু— যে সহযাত্রী আপনাকে প্রতিনিয়ত ঋদ্ধ করছেন, বিশ্ব সংসার সম্পর্কে সর্বদা সচেতন রাখছেন, সেই বন্ধুও আপনার গুরু।

• সব শেষে মনে রাখবেন, যিনি নিঃস্বার্থ ভাবে আপনার সঙ্গে রয়েছেন, সঙ্গ দিচ্ছেন, তিনিও গুরু।

হিন্দু ধর্মে শ্রাবণের পূর্ণিমাকে ‘গুরু পূর্ণিমা’ হিসেবে ধরা হয়। এই দিন গুরুর প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর দিন। শুধু ভারতে নয়, এই দিনটি নেপালেও শ্রদ্ধার সঙ্গে পালন করা হয়। হিন্দু ধর্ম ছাড়াও বৌদ্ধ ধর্মেও এই দিনটির গুরুত্ব অপরিসীম। বৌদ্ধ পরম্পরা অনুসারে এই দিনটিতেই ভগবান বুদ্ধ সারনাথে তাঁর প্রথম উপদেশ প্রদান করেছিলেন। মনে করা হয়, এই দিন শিব প্রথম গুরু হিসেবে আবির্ভূত হন। এই দিনটি ব্যাসদেবের জন্মদিন বলেও বিবেচিত। তাই এই দিনটিকে ‘ব্যাস পূর্ণিমা’-ও বলা হয়।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180727114247

Tuesday, July 24th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

সফলতার শ্রেষ্ঠ উপায়

সফলতার শ্রেষ্ঠ উপায়

সফলতার শ্রেষ্ঠ উপায়
অনেক চেষ্টা করেও, নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করেও সাফল্যের শিখরে পৌঁছতে পারছেন না। অনেকের সঙ্গেই ঘটে থাকে এমন। এর সমাধান কী, তা ভাবতে ভাবতেই চুল পেকে যায় অনেকের। কিন্তু সনাতন ধর্মেই রয়েছে এই অবস্থা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়।
পর পর ১১টি মঙ্গলবার কয়েকটি নিয়ম মেনে চললে সমস্ত রকমের বাধা বিপত্তি দূর করা যায়। জেনে নিন আগামী মঙ্গলবার কোন কোন কাজগুলি করবেন........
১) মঙ্গলবার সকালে ঘুম থেকে উঠে স্নান সেরে পরিষ্কার পোশাক পরে কোনও মন্দিরে যান। সিঁদুরের সঙ্গে চামেলির তেল মিশিয়ে তা হনুমানজিকে পরান। এর পরে ‘ওম রাম দূতায় নমঃ’— এই মন্ত্র ১০৮ বার জপ করুন।
২) কর্মক্ষেত্রে সমস্যা হলে হনুমানজিকে ১১টি বোঁদের লাড্ডু নিবেদন করুন। এর পরে সেই ভোগ ভক্তদের মধ্যে বিতরণ করে দিন।
৩) টানা ১১টি মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হনুমানজির সামনে তেলের প্রদীপ জ্বালান। চেষ্টা করুন শুধু মঙ্গলবার নয়, রোজই সন্ধ্যায় তেলের প্রদীপ জ্বালাতে। এতে ধনসম্পদের বৃদ্ধি হয়।
৪) হনুমান চল্লিশা পাঠ করুন একটানা এই ১১ মঙ্গলবার। এইদিনগুলিতে নিরামিষ খাবার খান।
৫) এই ১১ মঙ্গলবার শেষ হওয়ার মধ্যে রামায়ণ পড়া শুরু করে শেষ করুন। কখনই অসম্পূর্ণ ছেড়ে দেবেন না পড়তে পড়তে। তাহলে দেখবেন আবশ্যই সুফল পাবেন।
৬)পূজা ও হোম করে হনুমান যন্ত্রমে প্রান প্রতিষ্টা পূর্বক মহাসংকটমোচন বীজমন্ত্র ১০৮বার স্নান করে করবেন।
বীজমন্ত্র:হূং হনুমতে রুদ্রাত্মকায় হূঁ ফট স্বাহা।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180724083629

Tuesday, July 24th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

মঘা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

মঘা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

মঘা নক্ষত্রের
ভবিষ্যৎবাণী

আপনার একটি আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব আছে এবং আপনি যেখানেই যান, আপনার প্রধান্যতা বজায় রাখেন। যখন আপনি কোন কিছুর দায়িত্ব নেন, তখন আপনি সেটি যতটা সম্ভব তাড়াতাড়ি শেষ করার চেষ্টা করেন কারণ কারণ আপনি উদ্যমী এবং পরিশ্রমী। আপনার কাজ করার একটি ইতিবাচক উপায় আছে। এজন্যই, কখনও কখনও মানুষ আপনার কাজের জন্য বিস্মিত হতে পারেন। আপনার খুব আত্মসম্মান বোধ আছে তাই আপনি কোন কিছুর সঙ্গে আপোষ করেন না। আপনি আপনার আত্মসম্মান রক্ষা করার জন্য সবকিছু করার চেষ্টা করেন এবং সেটি সম্পর্কে সঠিকভাবে চিন্তা করার পরে সবকিছু করেও ফেলেন। ভগবানের ক্ষেত্রে আপনার গভীর বিশ্বাস আছে। সরকার বা সংশ্লিষ্ট বিভাগের সাথে আপনার গভীর সম্পর্ক থাকবে। এছাড়াও, আপনার উচ্চবিত্ত সমাজের মানুষের সাথেও পরিচিতি থাকবে। এছাড়া আপনি এই সম্পর্কগুলি থেকে ভাল উপকার পেতে পারেন। আপনি মিতভাষী এবং বিজ্ঞানের বিষয়ে ভাল জ্ঞান আছে। এছাড়াও, আপনার বিভিন্ন শিল্পকলায় আগ্রহ আছে। আপনি আপনার শান্তিপূর্ণ আচরণ, নির্মল জীবন এবং বুদ্ধিমত্তার জন্য সমাজে সম্মানিত হবেন। আপনার রাগ এড়িয়ে চলা উচিত। যখন কোন কিছু করার সময় আসে তখন আপনি সত্যের বিরুদ্ধে কিছু করাই পছন্দ করেন না। আপনার আচরণের কারণে যাতে কারোর মন খারাপ না হয় তারজন্য আপনি যথাসাধ্য চেষ্টা করেন। যদি আপনি মনে করেন যে কেউ আপনার কারণে দুঃখ পেয়েছে তাহলে আপনি অবিলম্বে ক্ষমাপ্রার্থী হন। নিজের আগ্রহ দূরে সরিয়ে রেখে আপনি সবসময় মানুষের জন্য কিছু করার চেষ্টা করেন এবং বিনিময়ে কিছুই আশা করেন না। ব্যবসা বা কর্মক্ষেত্রে অত্যধিক সততা কারণে আপনার ক্ষতি হতে পারে। কিন্তু, আপনি আপনার সত্যতার সঙ্গে কখনও আপোষ করবেন না। আপনি ধনী ও ক্ষমতাশালী মানুষদের সাহায্যে জীবনে সব বিলাসিতা পেতে সফল হবেন। তবে আপনি সবসময় ক্ষমতা কারণে সৃষ্ট গর্ব থেকে দূরে থাকবেন। আপনি বস্তুগত সম্পদ একত্রিত করতে চান, কিন্তু আপনি আধ্যাত্মিক ও ধর্মীয় বিষয়ে খুব আগ্রহী হবেন। আদর্শবাদী এবং সত্যবাদী হল আপনার গুণ। এছাড়াও, আপনি সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, এবং বড়দের সম্মান করবেন। আপনি উপলব্ধ সুযোগ-সুবিধা শ্রেষ্ঠ ভাবে কাজে লাগাবেন এবং আপনার অনেক শ্রমিক থাকবে। যারা তোমার অধীনে কাজ করবে তারা একটি অনুভূতিপ্রবণ এবং শ্রদ্ধাশীল দিকের সাক্ষী থাকবে। সম্পদ ও সম্পত্তির বিষয়ে আপনি বেশ বুদ্ধিমান হতে চেষ্টা করবেন। আর্থিক বিষয়ের ক্ষেত্রে আপনি আপনার সর্বশক্তি নিয়োগ করবেন এবং তাইজন্য সাফল্য পাবেন। আপনার বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা থাকবে। এছাড়াও, আপনি সমাজসেবায় আগ্রহী হবেন। এজন্যই আপনি বেশ উৎসাহের সাথে এই কাজগুলিতে অংশগ্রহণ করবেন। আপনি সেই সমস্ত মানুষদের পছন্দ করেন না যারা অন্যের কাজে বাধা সৃষ্টি করে। তবে আপনার অনেক লুকানো শত্রু থাকবে। বন্ধুত্বের দিক থেকে দেখলে আপনার অনেক বন্ধু থাকবে না। কিন্তু, কিছু মুষ্টিমেয় মানুষই আপনার জীবনে অনেক কিছু হবে। আপনার ব্যক্তিত্ব সুন্দর এবং আকর্ষণীয় হবে; আপনার চরিত্র হল আপনার কোন স্বার্থ ছাড়াই মানুষের সেবা করা। অকপট হওয়াই আপনার পরিচয় এবং শক্তি।

শিক্ষা এবং আয়

আপনার ধন-সম্পদ ও পরিচায়ক থাকবে। আপনার জন্য সন্তোষজনক পেশা হল ঐতিহাসিক শিল্পকর্মের ব্যবসা; জাতীয় স্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বড় ব্যবসায়ী; আইনজীবী; বিচারক; রাজনীতিবিদ; লেকচারার; শিল্পী; জ্যোতিষী; ইন্টিরিওর ডিজাইনার বা আর্কিটেক্ট; প্রশাসক; একটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালক; প্রাচীন সভ্যতা ও সংস্কৃতির সম্পর্কিত ব্যবসা; প্রভৃতি।

পারিবারিক জীবন

আপনি সাধারণত একটি তৃপ্ত ও সুখী বিবাহিত জীবন অতিবাহিত করবেন। এছাড়াও, আপনার সন্তানরা ভাগ্যবান হবে। জীবন সঙ্গী বেশ বুদ্ধিমান হবেন এবং দৈনন্দিন কাজে বিশেষজ্ঞও হবেন। তিনি পরিবারের সব প্রয়োজনীয়তা পূরণ করবেন।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180724083007

Monday, July 23rd, 2018

Astro Palmist Numerology Center

অশ্লষা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

অশ্লষা নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য

সুপ্রভাত
আজ আমি শিলিগুড়ির আদিগিনীহাউসে
অশ্লেষা নক্ষত্রের .
ভবিষৎবাণী


আপনি কি জানেন আপনার জন্ম নক্ষত্র কি ? কি বলছে আপনার জন্ম নক্ষত্র ! জনতে হলে চোখ রাখুন প্রতিনিয়ত । আর আপনার সথে কতটুকু মিললো সুধু লাইক দিয়ে নয় কমান্ডস করে জানান

আপনি ভাগ্যবান এবং একজন সুস্থ শরীর আছে। আপনার বক্তব্যে সবাইকে মনমুগ্ধ করার মত জাদু আছে। আপনার মানুষের সঙ্গে কথা বলতে ভাল লাগার সম্ভাবনা আছে; আপনি ঘন্টার পর ঘন্টা একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে কিছু মনে করবেন না। তোমার মুখ সুন্দর এবং ছোট চোখ সহ বর্গাকার। আপনার মুখের একটি আঁচিল বা দাগ থাকতে পারে। আপনার বুদ্ধিমত্তা এবং নেতৃত্বের ক্ষমতা আপনাকে সেরা স্থানে পৌঁছতে উদ্দীপিত করে। আপনি শুধুমাত্র আপনার স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা পছন্দ করেন না। সুতরাং, এটি নিশ্চিত করতে হবে যে আপনার সাথে কথোপকথন করার সময় আপনার কথাগুলি প্রত্যাখ্যান করা হবে না। আপনার গুণাবলীর মধ্যে একটি সত্য যে আপনি আপনার বন্ধুদের জন্য যেকোন কিছু করতে পারেন। কখনো কখনো আপনাকে যারা বিভিন্ন ভাবে সাহায্য করেছেন তাদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতেও ভুলে যান। এই পরিস্থিতিতে তাদের সাথে আপনার সম্পর্ক খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। এছাড়াও, মাঝে মাঝে আপনার রাগ মানুষকে আপনার বিরুদ্ধে নিয়ে যেতে পারে। তাই, সবসময় এর উপর একটি নিয়ন্ত্রণ রাখা উচিত। তবে, আপনি বেশ বন্ধুত্বপূর্ণ এবং সামাজিক। আপনি সমস্যা আসার পূর্বেই তা বিশ্লেষণ করতে সক্ষম হবেন। এই কারণে আপনি সাধারণত সেগুলির জন্য প্রস্তুত থাকেন। কাউকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করা আপনার প্রকৃতি নয়। এটি আপনাকে প্রতারণা থেকে রক্ষা করবে। আপনি সুস্বাদু এবং রসালো খাবার খেতে পছন্দ করেন, কিন্তু নেশা থেকে দূরে থাকা উচিৎ। আপনার মন সবসময় চিন্তা এবং কিছু করার জন্য ব্যস্ত থাকে; এবং আপনি একটি রহস্যময় উপায়ে কাজ করতে পছন্দ করেন। আপনি আপনার কথায় মানুষকে সম্মোহিত করায় বিশেষজ্ঞ। এটি আপনাকে রাজনীতির ক্ষেত্রে সাফল্য দেবে। আপনার উপরে পৌঁছানোর দক্ষতার সহ নেতৃত্ব দেওয়ার গুণাবলী আছে। কঠোর পরিশ্রমের ক্ষেত্রে আপনি স্মার্ট কাজকেই বেছে নেন। আপনি মানুষের সান্দিধ্যে থাকতে চান যতক্ষণ পর্যন্ত না তারা উপকৃত হচ্ছে। একবার আপনি কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলে তাতেই আটকে থাকেন। এছাড়াও, আপনি একজন ভাল বক্তা এবং শিল্পী। যদি আপনি একবার কথা বলতে আরম্ভ করেন তাহলে আপনি শুধুমাত্র তখনই থামেন যখন আপনি যা বলতে চেয়েছিলেন তা বলা শেষ হয়।

শিক্ষা এবং আয়

আপনি একজন ভাল লেখক। যদি আপনি অভিনয় ক্ষেত্রে যান, তাহলে আপনি একজন সফল অভিনেতা হতে পারেন। এছাড়াও আপনি শিল্পকলা এবং বাণিজ্য ক্ষেত্রেও এবং ব্যবসা করে উপকৃত হতে পারেন। এই কারণে দীর্ঘ সময়ের জন্য আপনার চাকরি করার সম্ভাবনা কম। যদি আপনি চাকরিও করেন; তাহলেও তার পাশাপাশি ব্যবসা চলবে। বাস্তব দিক থেকে, আপনি উন্নতিলাভ করবেন এবং পর্যাপ্ত সম্পদ থাকবে। আপনার জন্য সন্তোষজনক পেশা হল কীটনাশক বা বিষের সাথে সম্পর্কিত ব্যবসা; পেট্রোলিয়াম শিল্প; রসায়ন; সিগারেট ও তামাক সম্পর্কিত ব্যবসা; যোগব্যায়াম প্রশিক্ষক; মনোবৈজ্ঞানিক; সাহিত্য, শিল্পকলা, এবং পর্যটন সম্পর্কিত কাজ; সাংবাদিকতা; লেখা; টাইপিং; টেক্সটাইল উৎপাদন; নার্সিং; ষ্টেশনারী জিনিস উৎপাদন ও বন্টন ইত্যাদি।

পারিবারিক জীবন

কেউ আপনাকে সমর্থন করল কিনা সেটা কোন ব্যাপার নয়, কিন্তু আপনার ভাই সবসময় আপনার পক্ষে দাঁড়াবে। আপনি পরিবারে অগ্রজ হতে পারেন এবং জ্যেষ্ঠ হওয়ার জন্য আপনাকে পারিবারের সব দায়িত্ব সামলাতে হবে। আপনার স্ত্রীর ত্রুটিগুলি উপেক্ষা করাই মহান কাজ হবে; অন্যথায় মতাদর্শগত পার্থক্য সম্ভব। আপনার আচরণ ও প্রকৃতি সবাইকে প্রভাবিত করবে। যদি আপনি এই নক্ষত্রের শেষ পর্যায়ে জন্মগ্রহণ করেন তাহলে আপনি অত্যন্ত ভাগ্যবান হবেন।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180723083837

Monday, July 23rd, 2018

Astro Palmist Numerology Center

নক্ষত্র অনুযায়ী গন ও বৈশিষ্ট্য

নক্ষত্র অনুযায়ী গন ও বৈশিষ্ট্য

GOOD MORNING FRIENDS
গণ অনুযায়ী ফলাফল
স্ত্রী-পুরুষ সকলের জন্য প্রযোজ্য।

দেবগণ — হস্তা, স্বাতী, মৃগশিরা, আশ্বিনী, শ্রবণা, পুষ্যা, রেবতী, অনুরাধা বা পুনর্বসু যাদের জন্ম নক্ষত্র — তাঁরা হলেন দেবগণ।

দেবগণের ফল — দেবগণের জাতক সচরাচর মহাত্মা, দাতা, বুদ্ধিমান, পণ্ডিত, বলবান এবং স্বল্পভোগযুক্ত হয়ে থাকেন। বুদ্ধির দিক থেকে এরা সবসময় এগিয়ে থাকেন। এবং খুব অল্পেতেই নিজেকে খুশী করে নিতে পারে।

নরগণ — আদ্রা, উত্তরফল্গুনী, উত্তরাষাঢ়া, উত্তরভাদ্রপদ, রোহিণী, ভরণী, পুর্বফল্লুনী, পূর্বাষাঢ়া বা পুর্বভাদ্রপদ যাদের জন্ম নক্ষত্র—তাঁরা নরগণ।

নরগণের ফল — নরগণের জাতক সচরাচর মানগণ্য, ধার্মিক লক্ষ্যভেদী, বিস্তৃতাননবিশিষ্ট এবং এরা সকলের পক্ষে আনন্দ দায়ক হয়ে থাকেন।

দেবারিগন বা রাক্ষসগণ—জ্যেষ্ঠা, অশ্লেষা, বিশাখা, মুলা, শতভিষা, ধনিষ্ঠা, কৃত্তিকা, চিত্রা বা মঘা নক্ষত্র যাদের জন্ম নক্ষত্র তাঁরা দেবারিগণ বা রাক্ষসগণ।

দেবারিগণ বা রাক্ষসগণের ফল —দেবারিগণ বা রাক্ষসগণের জাতক সচরাচর প্রমত্তভাবযুক্ত, কিছুটা ভয়ঙ্কর, দুঃসাহসী এবং বাহনাদিপ্রিয় হয়ে থাকেন।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180723083333

Sunday, July 22nd, 2018

Astro Palmist Numerology Center

বর্তমানে শনি ও মঙ্গলের গোচরফল

বর্তমানে শনি ও মঙ্গলের গোচরফল

বর্তমানে শনি বক্রী এবং মঙ্গল মকরে তুঙ্গস্থ হয়েছে
যার ফলে বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকাদের বিভিন্ন ভুল কাজ এবং উগ্রতা প্রকাশ পেয়ে কোন ঝ‍্যামেলা ও ঝগড়া সৃষ্টি হতে পারে।

১)মেষ রাশির জাতক জাতিকাদের কর্মস্থলে এবং ব্যবসায়িক স্থানে বিভিন্ন উগ্রতা সৃষ্টি হতে পারে সেটা যেমন ভালো দিকটা হলো এই সময় বিভিন্ন চাকরি-বাকরির সুযোগ-সুবিধা পেতে পারেন অথবা নতুন চাকরির সন্ধান হতে পারে। মনের ভিতর চাকরি এবং কাজ করার একটা উদ্যোগ খুঁজে পেতে পারেন।

কিন্তু আপনার বন্ধুদের সঙ্গে ঝগড়াঝাটি এবং কাছের মানুষদের সঙ্গে ঝগড়া এবং বিতর্কে জড়িয়ে পড়তে পারেন।
ধর্মীয় ভাবেই কিছুটা বিকৃতি এবং অবহেলা আসতে পারে।

২) বৃষ রাশি-
বর্তমানে আপনি পিতৃ সমতুল্য বা পিতার সাথে কিছু ঝামেলা এবং পিতৃ সুখ থেকে কিছুটা বঞ্চিত হতে পারেন।
কিন্তু আপনার এই সময় নির্মলবুদ্ধি এবং