ভগবান শরভেশ্বর
****************************
ভগবান বিষ্ণুর নৃসিংহ অবতার ধারন করে হিরণ্যকশিপু নামক অসুরকে দমন করেন , তা অনেকেরই জানা কিন্তু ভগবান নৃসিংহ দেব হিরণ্যকশিপুকে বধ করলেও কিছুতেই তাঁর ক্রোধ শান্ত হচ্ছিলো না। প্রহ্লাদ , মা লক্ষ্মীসহ আরো অনেক দেবতা ভগবানের ক্রোধ শান্ত করার চেষ্টা করলেও ব্যর্থ হন। সেই ক্রোধে বিশ্ব সংসারের ইতির আশঙ্কা করছিলেন দেবতা ও ঋষিগণ। এরপর পিতামহ ব্রহ্মা সহ সব দেবতা এবং ঋষিগণ ভগবান শিবের স্মরণে চলে যান। তাদের অনুরোধে ভগবান নৃসিংহদেবের ক্রোধ শান্ত করতে প্রথমে বীরভদ্র কে পাঠান। কিন্তু রজঃগুণ সম্পন্ন রক্ত পান করার কারনে কিছুতেই তাঁর ক্রোধ শান্ত হচ্ছিলো না। ব্যর্থ হয়ে বীরভদ্র মহাদেবের হস্তক্ষেপ প্রার্থণা করেন। এরপর দেবাদিদেব মহাদেব তাঁর ওমকার স্বরুপের সবচেয়ে ভয়ংকর রুপ ধারন করেন। এই রুপ শরভ অবতার বা শ্রী শরভেশ্বর নামে পরিচিত। এই ভয়ংকর রুপে শক্তি তথা সঙ্গী হিসেবে মা আদিশক্তির দুইটি রুপ তথা মা প্রাত্যাঙ্গীরা দেবী এবং মা শ্রী শুলিনী দেবী ছিলেন। মহাদেবের এই শরভ রুপ মানুষ , সিংহ এবং ঈগলের সমন্বয়। এই রুপের সহস্র মুখ এবং দুইটি বিশাল ডানা ( যা মা শ্রী শুলিনী এবং মা প্রাত্যাঙ্গীরা দেবীর প্রতীক) , অষ্টপদ এবং নানা অস্ত্রধারী চার হস্তের কথার উল্লেখ পাওয়া যায়। এইরুপে উড়ে এসে ভগবান নৃসিংহকে শান্ত করতে চাইলে এর বিপরীত হয়। প্রচণ্ড ক্রোধে ভগবান নৃসিংহদেব অষ্টমুখী " কাণ্ডাবেড়ুণ্ডা " নামক পক্ষীরুপ ধারন করেন এবং শ্রী শরভেশ্বর অবতারের সাথে যুদ্ধ করেন। এই যুদ্ধ ১৮দিন স্থায়ী ছিল। এরপর মহাদেব তাঁর এই দিব্য খেলার সমাপ্তি ঘোষনা করতে চাইলেন। শ্রী শরভেশ্বরের ডানা থেকে মা প্রাত্যাঙ্গীরা দেবী উদ্ভূত হলেন এবং বিরাট আকৃতির রুপ নিয়ে কাণ্ডাবেড়ুণ্ডা নামক পক্ষীরুপকে গ্রাস করে নিলেন। এরপর নৃসিংহদেবের ক্রোধ শান্ত হয় এবং শ্রী শরভেশ্বরের স্তুতি গাইলেন , যা বর্তমানে শ্রী শরভেশ্বরের ১০৮ নামাবলী হিসেবে পরিচিত। এভাবেই দেবাদিদেব মহাদেব ভগবান নৃসিংহদেব কে সমস্ত ভক্তদের জন্য উপলভ্য করেন।
বিভিন্ন বৈষ্ণব শাস্ত্রে ভগবান নৃসিংহদেবের হিরণ্যকশিপু বধ পরবর্তী ধ্বংসলীলার এবং দেবাদিদেব মহাদেবের শরভ অবতার গ্রহণের বর্ণনা বিস্তারিত দেওয়া নেই। কিন্তু ভারতবর্ষে অজস্র মন্দির এবং চিত্র অংকন খুঁজে পাওয়া যায় মহাদেবের এই রুপ নিয়ে। শ্রীমদ ভগবতম এর মত মহাপুরাণেও শরভ অবতারের বর্ননা পাওয়া যায় না। ভগবান নৃসিংহদেব সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পূরাণ এবং উপনিষদেও উল্লেখ পাওয়া যায় না। বরং হিরণ্যকশিপু বধের পর ভক্ত প্রহ্লাদ ও মা লক্ষ্মী সহ অন্যান্য দেবদেবীর প্রচেষ্টায় তাঁর ক্রোধ শান্ত হবার কথা পাওয়া যায়। কিন্তু প্রধান চারটি বেদের একটি অথর্ববেদ এবং ৩১টি উপনিষদের এক শরভ উপনিষদে মহাদেব শিব শম্ভুর শ্রী শরভেশ্বর অবতারের বিভিন্ন স্তুতি এবং কিভাবে এই রুপে নৃসিংহ দেবের ক্রোধ শান্ত করেন তাঁর বর্ণনা পাওয়া যায়। শরভ উপনিষদের ৩ নং শ্লোকে অতি সুন্দরভাবে বর্ণিত হয়েছে। ঋগবেদেও এই রুপের উল্লেখ পাওয়া যায় কিছু মন্ত্রের মধ্যে। শিব মহাপুরাণ , লিঙ্গপূরাণ , স্কন্ধপূরাণ , ব্রহ্মাণ্ড পূরানে এর বিস্তারিত উল্লেখ আছে। শ্রী ললিতা সহস্রনামার উত্তরভাগে, শ্রী শরভেশ্বর অবতারের একটি বৈদিক মন্ত্র পাওয়া যায় যা অথর্ববেদে উল্লেখিত। মহাঋষি বেদব্যাস লিঙ্গপূরাণের ৯৬ অধ্যায়ে উল্লেখ করেছেন শ্রী শরভেশ্বর অবতারের আরাধনা করলে সবরকমের বিপদ আপদ থেকে কিভাবে রক্ষা পাওয়া যায়। শ্রী নৃসিংহ সহস্র নামায় " শ্রী শরভ " নামের উল্লেখ পাওয়া যায় , যা পিতামহ ব্রহ্মা ভগবানের ক্রোধ শান্ত করতে পাঠ করেছিলেন। অজ্ঞাত কিছু উৎস থেকে পাওয়া যায় , ভগবান নৃসিংহের ক্রোধ শান্ত করার পর দেবাদিদেব মহাদেব বলেছিলেন " অসুরদের দমন করতে ভগবান নৃসিংহ অবতার ধারন করে এসেছিলেন , এবং তাঁর ক্রোধকে শান্ত করতে আমি শরভেশ্বরের রুপ ধারন করেছি। কিন্তু এই দুই রুপের কোন পার্থক্য নেই এবং এক হিসেবেই আরাধনা করতে হবে। " এজন্যেই শ্রী শরভেশ্বর রুপের আরাধনা করার পূর্বে ভগবান নৃসিংহদেবের আরাধনা করতে হয়।
দক্ষিন ভারতে মহাদেবের শরভ রুপের আরাধনা বেশি হয় , এই আরাধনা সূচনা করেছিলেন স্বয়ং পিতামহ ব্রহ্মা।।
জয় মা মঙ্গলা।
জয় ভগবান শরভেশ্বর।।
জয় ভগবান নৃসিংহ।।
১. ওঁ জ্বালা নরসিংহায় নমঃ –
২. ওঁ পাবন নরসিংহায় নমঃ -
৩. ওঁ অহোবিলা নরসিংহায়
৪. ওঁ মালোলা নরসিংহায় নমঃ-
৫. ওঁ যোগানন্দ নরসিংহায় নমঃ
৬. ওঁ ভার্গব নরসিংহায় নমঃ-
৭. ওঁ করঞ্জা নরসিংহায় নমঃ -
৮. ও ছত্রবটা নরসিংহায় নমঃ -
৯. ওঁ বরাহ নরসিংহায় নমঃ –
১০) ঔ৺ মৎস নরসিংহায় নমঃ
১১) ঔ৺ শ্রী রাম নরসিংহায় নমঃ
১২) ঔ৺ পরশুরাম নরসিংহায় নমঃ
ধনু রাশির ধাইয়া আসতে চলেছে ২০২৫ সালের প্রথমার্ধের মধ্যম ভাগে । অর্থাৎ ২০/০৩/২৫ থেকে,তাই পারলে এখন থেকে সাবধান হউন।
সাবধান হউন চলাফেরায়,কথাবার্তা বলায়,ব্যবহারে,ও নেশা থেকে বিরত থাকুন।
কারো সাথে মন্দ ব্যবহার করবেন না,পারলে মাথা নিচু রাখার চেষ্টা করুন।
কোনো কাজকে ছোট ভাববেন না।সমস্ত কাজই আনন্দ সহকারে করুন।
মায়ের বাবার স্বাস্থ্য নিয়ে সাবধান হউন।
জমি জমা সংক্রান্ত বিষয়ে সাবধান হউন।বিবাদে জড়াবেন না।
প্রতি কার:১) শনিবার নিরামিষ আহার করবেন।
২) অশ্বত্থ বৃক্ষে জলদান করবেন।
৩) হনুমান চালিশা- পাঠ।
৪) ঔ৺ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়ঃ ২৮ সন্ধ্যায়।
৫) ফিরোজা ব্রেসলেট।
৬) পঞ্চ হনুমান এর ছবি রাখবেন।
শিবলিঙ্গের কোন জায়গায় কার স্থান
1. সরাসরি পায়ের নিচে শ্রী গণেশের স্থান।
2. বাম চরণ, শ্রী ভগবান কার্তিকেয় স্থান।
3. দুই পায়ের মধ্যবর্তী সর্প অংশটি হল দেবী অশোক সুন্দরীর স্থান। (ভগবান শঙ্করের কনিষ্ঠ কন্যা)
4. শিবলিঙ্গের নীচের গোলাকার অংশটি পার্বতীর পদ্ম হাত। হল মা Tanush
5. স্বয়ং মহাদেবের স্থান।
6. 33 কোটি দেব-দেবীর স্থান যেখান থেকে জল পড়ে।
বিভিন্ন রাশির উপর বিভিন্ন দেবতার প্রভাব থাকে । যে দেবতার কৃপাদৃষ্টি যে রাশিতে বেশি থাকে, সেই রাশির জাতকদের উচিত সেই দেবতার আরাধনা করা । তাহলে জীবনে আসবে সুখ-শান্তি ৷" জেনে নিন, রাশি অনুযায়ী আপনার তুষ্ট দেবতা কে ?
মেষ রাশি: মেষ রাশির গ্রহ অধিপতি মঙ্গল । এই রাশির জাতক-জাতিকাদের আরাধ্য দেবতা হনুমানজী ৷ তাই এই দেবতার পুজো করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে ৷
বৃষ রাশি: বৃষ রাশির অধিপতি হল শুক্র । এই রাশির জাতক-জাতিকাদের আরাধ্য দেবতা ভগবান বিষ্ণু ৷
মিথুন রাশি: মিথুন রাশির গ্রহ অধিপতি হল বুধ । এই রাশির জাতক-জাতিকাদের আরাধ্য দেবতা গণেশ ৷
কর্কট রাশি: কর্কট রাশির গ্রহ অধিপতি চাঁদ ৷ এই রাশির জাতক জাতিকাদের আরাধ্য দেবতা মহাদেব ৷
সিংহ রাশি: সিংহ রাশির জাতকদের অধিপতি গ্রহ সূর্য । এই রাশির জাতক-জাতিকাদের আরাধ্য দেবতা মহাদেব৷
কন্যা রাশি: কন্যা রাশির জাতকদের অধিপতি গ্রহ বুধ । এই রাশির জাতক-জাতিকাদের আরাধ্য দেবতা গণেশ
৷তুলা রাশি: তুলা রাশির গ্রহ অধিপতি শুক্র । এই রাশির জাতক-জাতিকাদের আরাধ্য দেবতা গণেশ ৷
বৃশ্চিক রাশি:বৃশ্চিক রাশির গ্রহ অধিপতি হল মঙ্গল । এই রাশির জাতক-জাতিকাদের আরাধ্য দেবতা হনুমানজী ৷
ধনু রাশি: ধনু রাশির অধিপতি গ্রহ বৃহস্পতি । এই রাশির জাতক-জাতিকাদের আরাধ্য দেবতা লক্ষী ও নারায়ন
৷মকর রাশি:মকর রাশির গ্রহ অধিপতি হল শনি । এই রাশির জাতক-জাতিকাদের আরাধ্য দেবতা হনুমানজী ৷
কুম্ভ রাশি:কুম্ভ রাশির গ্রহ অধিপতি শনি । এই রাশির জাতক-জাতিকাদের আরাধ্য দেবতা হনুমানজী ৷
মীন রাশি: মীন রাশি গ্রহ অধিপতি হল বৃহস্পতি । এই রাশির জাতক-জাতিকাদের আরাধ্য দেবতা ভগবান বিষ্ণু
রাস পূর্ণিমায় সারা দিন উপোস করে সন্ধ্যাবেলা ঘিয়ের প্রদীপ জ্বেলে মনের বাসনা শ্রীকৃষ্ণের কাছে অর্পণ করুন। এর ফলে মনের সকল বাসনা পূর্ণ হবে।
• এই দিন বেলগাছকে ধূপ দ্বীপ জ্বেলে পুজো করুন।
আরও পড়ুন: শ্রী শ্রী রাসযাত্রার সময়সূচি ও নির্ঘণ্ট
• এই দিন সন্ধ্যাবেলা একটি নারকেল সাদা কাপড়ে মুড়ে তাতে সিঁদুর ও আটার ৫টি করে ফোঁটা লাগিয়ে চন্দ্রদেবের উদ্দেশে প্রবাহিত জলে ভাসিয়ে দিন।
• এই দিন ব্রাহ্মণ বা গরিবদের সাদা কাপড় দান করুন।
• এই দিন একটি সাদা কাপড়ের ওপরে কিছুটা কালো তিল, আটা, মুগডাল এবং মাষকলাই নিয়ে নবগ্রহ যন্ত্রের সামনে সারা রাত রেখে দিন। পরের দিন এই সব জিনিস দুঃস্থদের মধ্যে দান করে দিন। এর ফলে গ্রহ দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
• এই পুণ্য তিথিতে চন্দ্রদেবের উপাসনা করাও অত্যন্ত শুভ ফল দেয়।
• এই দিন বাড়ির যে কোনও খোলা জায়গায় চন্দ্রদেবের উদ্দেশে সাদা মিষ্টি অর্পণ করুন।
রাস পূর্ণিমায় সারা দিন উপোস করে সন্ধ্যাবেলা ঘিয়ের প্রদীপ জ্বেলে মনের বাসনা শ্রীকৃষ্ণের কাছে অর্পণ করুন। এর ফলে মনের সকল বাসনা পূর্ণ হবে।
• এই দিন বেলগাছকে ধূপ দ্বীপ জ্বেলে পুজো করুন।
আরও পড়ুন: শ্রী শ্রী রাসযাত্রার সময়সূচি ও নির্ঘণ্ট
• এই দিন সন্ধ্যাবেলা একটি নারকেল সাদা কাপড়ে মুড়ে তাতে সিঁদুর ও আটার ৫টি করে ফোঁটা লাগিয়ে চন্দ্রদেবের উদ্দেশে প্রবাহিত জলে ভাসিয়ে দিন।
• এই দিন ব্রাহ্মণ বা গরিবদের সাদা কাপড় দান করুন।
• এই দিন একটি সাদা কাপড়ের ওপরে কিছুটা কালো তিল, আটা, মুগডাল এবং মাষকলাই নিয়ে নবগ্রহ যন্ত্রের সামনে সারা রাত রেখে দিন। পরের দিন এই সব জিনিস দুঃস্থদের মধ্যে দান করে দিন। এর ফলে গ্রহ দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
• এই পুণ্য তিথিতে চন্দ্রদেবের উপাসনা করাও অত্যন্ত শুভ ফল দেয়।
• এই দিন বাড়ির যে কোনও খোলা জায়গায় চন্দ্রদেবের উদ্দেশে সাদা মিষ্টি অর্পণ করুন।
রাস পূর্ণিমায় সারা দিন উপোস করে সন্ধ্যাবেলা ঘিয়ের প্রদীপ জ্বেলে মনের বাসনা শ্রীকৃষ্ণের কাছে অর্পণ করুন। এর ফলে মনের সকল বাসনা পূর্ণ হবে।
• এই দিন বেলগাছকে ধূপ দ্বীপ জ্বেলে পুজো করুন।
আরও পড়ুন: শ্রী শ্রী রাসযাত্রার সময়সূচি ও নির্ঘণ্ট
• এই দিন সন্ধ্যাবেলা একটি নারকেল সাদা কাপড়ে মুড়ে তাতে সিঁদুর ও আটার ৫টি করে ফোঁটা লাগিয়ে চন্দ্রদেবের উদ্দেশে প্রবাহিত জলে ভাসিয়ে দিন।
• এই দিন ব্রাহ্মণ বা গরিবদের সাদা কাপড় দান করুন।
• এই দিন একটি সাদা কাপড়ের ওপরে কিছুটা কালো তিল, আটা, মুগডাল এবং মাষকলাই নিয়ে নবগ্রহ যন্ত্রের সামনে সারা রাত রেখে দিন। পরের দিন এই সব জিনিস দুঃস্থদের মধ্যে দান করে দিন। এর ফলে গ্রহ দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
• এই পুণ্য তিথিতে চন্দ্রদেবের উপাসনা করাও অত্যন্ত শুভ ফল দেয়।
• এই দিন বাড়ির যে কোনও খোলা জায়গায় চন্দ্রদেবের উদ্দেশে সাদা মিষ্টি অর্পণ করুন।
আদ্যা ব্রহ্মময়ী দুর্গা জগদ্ধাত্রী জয় প্রদা।
অন্নদা ত্রিপুরা দুর্গা ত্বরিতা সিংহবাহিনী।।
মহাশান্তি করং শান্তং সর্ব্ব মঙ্গল কারণং।
সর্ব্বব্যাধি হরং সর্ব্বং সুখদং কামদং সদা।।
***************************************
শ্রী শ্রী জগজ্জননী জগদ্ধাত্রী
**************************
জগৎ + ধাত্রী, যিনি ত্রিভুনের ধাত্রী, জগতের পালিকা, উপনিষদে যিনি উমা হৈমবতী নামে আখ্যায়িতা যিনি মা দুর্গারই বিকল্প রূপ , দেবতা ও ঋষি গনের সদা বন্দিতা তিনিই জগদ্ধাত্রী।
দেবী দুর্গা ও মহিষাসুরের সহিত যুদ্ধ কালে মহিষাসুর মায়া বলে নানা ভাবে রুপ পরিবর্তন করে যুদ্ধ করতে থাকে । দেবী ও নানা রূপে বহুরূপি অসুরকে দমন করতে থাকেন। এক সময় মহিষাসুর হাতির রূপ ধারন করে প্রবল পরাক্রমে যুদ্ধ করতে থাকে।
দেবী চতুর্ভূজা রূপ ধারন করে সেই প্রবল পরাক্রমি হস্তি রূপ অসুরের মস্তক ছেদন করেন।
সংস্কৃতে হস্তিকে করি বলা হয়। হস্তিরূপ অসুর করিন্দ্রাসুর নামে খ্যাত। করিন্দ্রাসুরকে দমন করেছেন বলে তিনি করিন্দ্রাসুর নিসুদিনী ।
আবার তাত্ত্বিক গনের মতে মানুষের মন সদা চঞ্চল, সদা ব্যাস্ত মত্ত হস্তির ন্যায়। তাই মত্ত হস্তির ন্যায় মনকে বশ করার জন্য সাধক গন তাঁর সাধনা করেন।
উন্মত্ত মন তমোগুণের প্রতিক , তমোগুণকে নিয়ন্ত্রণ করে রজোগুণকে অন্তরে প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য।
দেবীর বাহন সিংহ রজোগুণের প্রতিক। এই রজোগুণকে নিয়ন্ত্রণ করে সত্ত্বগুণ।
দেবী হলেন সত্ত্ব গুনের প্রতিক।
হস্তি তমোগুণের প্রতিক।
তাই তিনি রজোগুণ রূপি সিংহের উপর অধিষ্ঠিতা। আর সিংহের চরন তমোগুণ সম্পন্ন হস্তির উপর ।
অর্থাৎ তমোগুণকে রজোগুণ , এবং রজোগুণকে সত্ত্বগুণ দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করছেন।
তাই তামসিক কালিপূজার পর সাত্বিক দেবী জগদ্ধাত্রীর আরাধনা।
কর্তিকের শুক্লা সপ্তমী থেকে নবমী তিন দিন , অথবা কেবল শুক্লা নবমীতে পূর্বাহ্ন , মধ্যাহ্ন , ও সায়াহ্ন ত্রিকালিন মায়ের আরাধনা করা হয়।
তিনি মহাদুর্গা রূপে আগমমোক্ত বিধানে সাত্ত্বিক,রাজসিক, ও তামসিক ভাবে পূজিতা হন। এবং সাধককে ধর্ম, অর্থ, কাম, ও মোক্ষ প্রদান করেন।
" ত্বং কালী তারিণী দুর্গা ষোড়শী ভুবনেশ্বরী।
ধুমাবতী ত্বং বগলা ভৈরবী ছিন্ন মস্তকা।।
ত্বমন্নপূর্ণা বাগদেবী ত্বং দেবী কমলালয়া ।
সর্ব্বশক্তি স্বরুপা ত্বং সর্ব্বদেব ময়োতনুঃ" ।।
*************************************
রাশি অনুযায়ী কুবের বীজ মন্ত্র
১) মেষ : ঔ৺শ্রীং যক্ষরাজায় নমঃ
বৃষ) ওঁ শ্রীং কুবেররাজায় নমঃ
৩) মিথুন ও শ্রীং বৈষ্ণবায় নমঃ
৩) কর্কট:ঔ৺ শ্রীং ধনধান্যাধিপতয়ে নমঃ
৫) সিংহ -
ওঁ শ্রীং চিত্রলেখাপ্রিয়ায় নমঃ
৬) কন্যা -
ও শ্রীং রাবণাগ্রজায় নমঃ
৭) তুলা
- ও শ্রীং শিবসখায় নমঃ
৮) বৃশ্চিক -
ও শ্রীং কিম্পুরুষনাথায় নমঃ
৯) ধনু
ও শ্রীং স্বর্ণনগরীবাসায় নমঃ
১০) মকর
ও শ্রীং মনিগ্রীবপিত্রে নমঃ
১১) কুন্ত
ওঁ শ্রীং বিশ্রবাপুত্রায় নমঃ
১২) মীন - ও শ্রীং দীপ্তেশ্বরায় নমঃ
মহাকালী
ভদ্রকালি নমস্তুভ্যং মহাকালি নমোঽস্তুতে।
চণ্ডি চণ্ডে নমস্তুভ্যং তারিণি বরবর্ণিনি।।
*************************************
:- মহাবিদ্যা আদ্যাশক্তি পরমেশ্বরী কালিকা:-
***************************************
আজ প্রথম মহাবিদ্যা জগজ্জননী শ্রী শ্রী দক্ষিণা কালীর আরাধনা।
দেবী কালিকার দক্ষিণ চরণ শবরূপী শিবের বক্ষে থাকে বলে তাঁকে দক্ষিণা কালী বলা হয়। আবার তাত্ত্বিক গনের মতে দক্ষিণ দিকের অধিপতি হলেন যম , তিনি কালীকে দর্শন মাত্র দুরে পলায়ন করেন তাই দেবী কালীকাকে দক্ষিণা কালী বলা হয়।
ঋগ্বেদে বলা হয়েছে তিনি আদি পরাশক্তি, পরম ব্রহ্ম , তিনি সকল শক্তির চূড়ান্ত প্রকাশ,সমস্ত জীবের জননী , তিনি মোক্ষ প্রদান কারি।
তাঁর বর্ণ কালো কারন তিনি সমস্ত বর্ণের অতিত। কালো রঙ সমস্ত বর্ণের অনুপস্থিতির কারণ।
মাথায় ঘন কালো মুক্ত কেশরাশি বৈরাগ্যের প্রতিক।
তাঁর ত্রিনয়ন চন্দ্র ,সূর্য , ও অগ্নির স্বরুপ সমস্ত অন্ধকার বিনাশ কারি।
তিনি তাঁর ত্রিনয়ন দ্বারা ভূত ,ভবিষ্যত , বর্তমান দর্শন করেন।
তিনি তাঁর জিহ্বা শ্বেতশুভ্র দন্ত দ্বারা চেপে রেখেছেন।
জিহ্বা রক্তবর্ণ আসক্তি , লোলুপতা ও রজগুনে প্রতিক।
শ্বেতবর্ণের দন্তরাশি সত্ত্ব গুনের প্রতিক। তিনি সত্ত্ব গুনের দ্বারা রজ গুনকে দমন করে রেখেছেন।
তাঁর গলায় ৫০ টি নরমুণ্ড সজ্জিত মালা শোভা বর্ধন করেছে। এই ৫০ টি মুণ্ডের মধ্যে , স্বরবর্ণ ১৪ টি ব্যাঞ্জন বর্ণ ৩৬ টি যাহা সংস্কৃত বর্ণমালার সমাহার। তিনি মুর্খতা ও জড় বুদ্ধি বিনাশিনি ও কবিত্ব প্রদান কারিণী।
তিনি চতুর্ভূজা , বামদিকের উর্ধহস্তে খড়্গ জ্ঞানের প্রতিক, নিচের হস্তে সদ্যছিন্ন নরমুণ্ড অহংকারের প্রতিক। তিনি জ্ঞান রূপ খড়্গের দ্বারা অহংকার কে দমন করেন।
তাঁর খড়্গে একটি চক্ষু থাকে সেটি হল প্রজ্ঞার প্রতিক।
দক্ষিণ দিকের উর্ধ হস্তে বর মুদ্রা, নিম্ন হস্তে অভয় মুদ্রার দ্বারা ভক্ত দের বরাভয় প্রদান করেন।
তাঁর একদিক অহংকার ও অজ্ঞানতার ধংশ ও অপর দিকে সৃষ্টি , স্থিতি ও পালনের প্রতিক।
তাঁর কোমরে মানুষের কাটা হাতের মেখলা বা কটিবন্ধ। হাত হলো কর্মের প্রতিক, কোমর শক্তি ও দৃঢ়তার প্রতিক , যা শরীরের সমস্ত ভার বহনে সমর্থ। তিনি কর্মে ও শক্তিকে নিজের আয়ত্ত্বে রেখেছেন । তিনি সমস্ত কর্মের অধিষ্ঠাত্রি। সমস্ত কর্মের ফল প্রদান কারিনী।
তাঁর পদতলে শবরূপে শিব শায়িত।
শিব হলেন স্থিতি , দেবী হলেন গতি , শিব হলেন ব্রহ্ম চৈতন্য , দেবী হলেন ব্রহ্ম শক্তি ,
তাঁদের মিলিত শক্তিই সমস্ত সৃষ্টির উৎস।
দেবী কালিকা সৃষ্টি , স্থিতি , ও প্রলয়ের প্রতিক।
তাঁর যোনি সৃষ্টির প্রতিক , স্তনযুগল স্থিতির প্রতিক, এবং জিহ্বা প্রলয়ের প্রতিক।
তিনি সর্বপ্যাপিনী তাই তিনি নিরাবরণা।।
সেই করুণাময়ীর কাছে আমাদের সর্ব্বাঙ্গিন মঙ্গল কামনা করি।
কালিকে কৌষিকী ত্বংহি জগদ্বন্দে সনাতনী।
সুরপ্রিয়ে বিশালাক্ষী কালিকে পরমেশ্বরী।।
***************************************
কালীপুজোর আগের দিন ভূত চতুর্দশী পালন করা হয়। ভূত চতুর্দশী নামটার মধ্যেই যেন লুকিয়ে থাকে অন্ধকার এবং একটা গা ছমছমে ভাব। এই দিন সন্ধ্যাবেলা চোদ্দ প্রদীপ দেওয়ার নিয়ম প্রচলিত রয়েছে, এ ছাড়া এই দিন চোদ্দ শাক খাওয়ার নিয়মও রয়েছে। কথিত রয়েছে, এই চোদ্দ প্রদীপ আমাদের পূর্বপুরুষ অর্থাৎ আমাদের চোদ্দ পুরুষদের উদ্দেশ্যে দেওয়া হয়। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে এই দিন বিশেষ কয়েকটা টোটকা রয়েছে যা করতে পারলে জীবন থেকে বিপদের আশঙ্কা কমে যায়।
test
আগামী মঙ্গলবার ধনতেরস, পুজো করার অমৃতযোগ কখন?
টোটকা
১) এই দিন বাড়িতে চোদ্দ শাক খাওয়ার নিয়ম রয়েছে। এই শাক আমাদের অবশ্যই খাওয়া উচিত।
২) এই দিন সন্ধ্যাবেলা চোদ্দ প্রদীপ দেওয়ার নিয়মও রয়েছে। তবে জেনে নেওয়া প্রয়োজন, বাড়ির ঠিক কোন কোন স্থানে প্রদীপ দিতে হবে। ঠাকুরঘরে অবশ্যই প্রদীপ দেবেন। বাড়ির তুলসীমঞ্চে প্রদীপ দিতে হবে। বাড়ির সদর দরজার দু’পাশে দুটো প্রদীপ দিতে হবে, তাতে একটা করে লবঙ্গ দিয়ে দেবেন। বাড়ির যেখানে জলের ব্যবস্থা রয়েছে সেখানে অবশ্যই প্রদীপ দেবেন। এ ছাড়া ঘরের মূল দরজার মাঝখানে একটা মাটির প্রদীপে সামান্য গুড় দিয়ে জ্বালান। নিজের সৌভাগ্য বৃদ্ধি করতে এই দিন বাড়ির দক্ষিণ দিকে প্রদীপ জ্বালুন।
নবদুর্গা (দেবনাগরী: नवदुर्गा) বলতে আভিধানিক ভাবে দেবী পার্বতীর দুর্গার রূপের নয়টি রূপকে বোঝানো হয় ৷ হিন্দু পুরাণ অনুসারে এগুলো দেবী পার্বতীর নয়টি ভিন্ন রূপ ৷ এই নয় রূপ হল যথাক্রমে - শৈলপুত্রী, ব্রহ্মচারিণী, চন্দ্রঘণ্টা, কুষ্মাণ্ডা, স্কন্দমাতা, কাত্যায়নী, কালরাত্রি, মহাগৌরী এবং সিদ্ধিদাত্রী
গুপ্ত শত্রু নাশ হবেই।
হিন্দু ধর্ম অনুসারে কালরাত্রি দুষ্টের দমন করেন, গ্রহের বাধা দূর করেন এবং ভক্তদের আগুন, জল, জন্তু জানোয়ার, শত্রু ও রাত্রির ভয় থেকে মুক্ত করেন। ভক্তেরা বিশ্বাস করেন যে, যিনি কালরাত্রির উপাসক তাকে স্মরণ করলেই দৈত্য, দানব, রাক্ষস, ভূত ও প্রেত পালিয়ে যায়। কালরাত্রি নবরাত্রির সপ্তম দিনে পূজিতা হন। শাক্ত শাস্ত্রানুযায়ী,
দেবীভাগবত পুরাণ অনুসারে , মা কালরাত্রি চাঁদ ও মুন্ডকে চুল ধরে শিরশ্ছেদ করেছিলেন, যার ফলে তার নাম হয় চামুন্ডা (যিনি চাঁদ ও মুন্ডকে হত্যা করে)।তার অপর নাম শুভঙ্করী।
মন্ত্র: "ঔঁ এং হ্রীং ক্লীং চামুন্ডায় বিচ্চে ঐং কালরাত্রি দৈব্যে নমঃ"
***মাতৃদর্শণ***
দেবী স্কন্দমাতা তেজ, শৌর্য, পরাক্রম, বিদ্যা ও অভয়দানের প্রতীক। সাধকদের একাংশের মতে, তিনি দেহের বিশুদ্ধ চক্রে অধিষ্ঠিতা। নবরাত্রির পঞ্চম দিনে দেবী স্কন্দমাতার আরাধনা করলে বিদ্যার প্রাপ্তি, বল ও শত্রুবিনাশ ঘটে। এই দেবীর আরাধনা করলে সঙ্গে কার্তিকের আরাধনাও হয়ে যায়।সুতরাং সত্নান সুখ বৃদ্ধি পায়।
স্কন্দমাতাকে ধূপ নিবেদন করে নির্ধারিত পদ্ধতিতে পূজা করুন । স্কন্দমাতা হলুদ রং খুব পছন্দ করেন, তাই তাকে হলুদ ফুল ও নৈবেদ্য দেন। পূজা শেষ করার আগে স্কন্দমাতার পূজার মন্ত্র পাঠ করুন
সিংহাসনগত নিত্যম পদ্মঞ্চিতা করদ্বয়। শুভদস্তু সদা দেবী স্কন্দমাতা যশস্বিনী ॥ ইয়া দেবী সর্বভূতেষু মা স্কন্দমাতা রূপেন সংস্থিতা।
*** মাতৃদর্শণ***
নবরাত্রির চতুর্থ দিনে সাধক তাঁর মনকে অনাহত চক্রে রেখে দেবী কুষ্মাণ্ডার পূজা করেন। দেবীর পূজায় রোগশোক দূরীভূত হয়; ভক্ত আয়ু, যশ, বল ও আরোগ্য লাভ করেন। মনে করা হয়, দেবী কুষ্মাণ্ডা অল্প পূজাতেই সন্তুষ্ট হন। তাঁর পূজায় কুষ্মাণ্ড (কুমড়ো) বলি দেওয়ার রীতি আছে।
কুষ্মাণ্ডা ( Kushmanda ) রূপে দেবী সিংহের উপর অধিষ্ঠিত। দেবীকে বলা হয়, আদিশক্তি বা আদিস্বরূপ। গৌরবর্ণা দেবীর অঙ্গে অঙ্গে তাই সূর্যের মতো ছটা। তিনি সর্ব দুঃখহরণকারী। মা ব্যাধি থেকে মুক্ত করে ভক্তদের ইহলৌকিক পরলৌকিক সমৃদ্ধি দেন।
মন্ত্র:সুরাসম্পূর্ণকলসং রুধিরাপ্লুতমেব চ। দধানা করপদ্মাভ্যাং কুষ্মাণ্ডা শুভদাস্তু মে।
বীজ মন্ত্র:ঔ৺ হ্রীং কুষ্মাণ্ডায়্যৈ নমঃ
নব দুর্গা স্তোত্রম্
গণেশঃ
হরিদ্রাভংচতুর্বাদু হারিদ্রবসনংবিভুম্ ।
পাশাংকুশধরং দৈবংমোদকংদংতমেব চ ॥
দেবী শৈলপুত্রী
বংদে বাংছিতলাভায চংদ্রার্ধকৃতশেখরাং।
বৃষারূঢাং শূলধরাং শৈলপুত্রী যশস্বিনীম্ ॥
দেবী ব্রহ্মচারিণী
দধানা করপদ্মাভ্যামক্ষমালা কমংডলূ ।
দেবী প্রসীদতু মযি ব্রহ্মচারিণ্যনুত্তমা ॥
দেবী চংদ্রঘংটেতি
পিংডজপ্রবরারূঢা চংদকোপাস্ত্রকৈর্যুতা ।
প্রসাদং তনুতে মহ্যং চংদ্রঘংটেতি বিশ্রুতা ॥
দেবী কূষ্মাংডা
সুরাসংপূর্ণকলশং রুধিরাপ্লুতমেব চ ।
দধানা হস্তপদ্মাভ্যাং কূষ্মাংডা শুভদাস্তু মে ॥
দেবীস্কংদমাতা
সিংহাসনগতা নিত্যং পদ্মাশ্রিতকরদ্বযা ।
শুভদাস্তু সদা দেবী স্কংদমাতা যশস্বিনী ॥
দেবীকাত্যাযণী
চংদ্রহাসোজ্জ্বলকরা শার্দূলবরবাহনা ।
কাত্যাযনী শুভং দদ্যাদেবী দানবঘাতিনী ॥
দেবীকালরাত্রি
একবেণী জপাকর্ণপূর নগ্না খরাস্থিতা ।
লংবোষ্ঠী কর্ণিকাকর্ণী তৈলাভ্যক্তশরীরিণী ॥ বামপাদোল্লসল্লোহলতাকংটকভূষণা ।
বর্ধনমূর্ধ্বজা কৃষ্ণা কালরাত্রির্ভযংকরী ॥
দেবীমহাগৌরী
শ্বেতে বৃষে সমারূঢা শ্বেতাংবরধরা শুচিঃ ।
মহাগৌরী শুভং দদ্যান্মহাদেবপ্রমোদদা ॥
দেবীসিদ্ধিদাত্রি
সিদ্ধগংধর্বযক্ষাদ্যৈরসুরৈরমরৈরপি ।
সেব্যমানা সদা ভূযাত্ সিদ্ধিদা সিদ্ধিদাযিনী
বাস্তূ
বাড়ি নির্মাণ করছেন বা করবেন?
এই পোষ্ট অবশ্যই টাইমলাইনে রেখে দিন নির্মাণ কাজে সহযোগী হবে
আপনার বাড়িটা যেন শুধু মাত্র মাথা গোজার স্থান না হয়। আপনার বাড়ি করতে হবে ভেবে চিন্তে প্রকৌশলীর পরামর্শে। বাড়ি করার পূর্বে মূল শর্ত হলো প্ল্যানিং। প্ল্যান করে বাড়ি করা হলে আপনি আপনার জমির সঠিক মূল্যায়ন করতে পারবেন ।
বাড়ি করার ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয় আপনাকে মাথায় রাখতে হবে।
* বিভিন্ন রুমের আদর্শ এবং সর্বনিম্ন মাপ
* রুমের অবস্থান
* সৌন্দর্য
* পর্যাপ্ত আলো বাতাস এর সু ব্যাবস্থা
* নিরাপত্তা
* ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
* আপনার এলাকার নিয়ম অনুযায়ী কতটুকু জমি ছেড়ে বাড়ি করতে হবে , তার পরিমাণ ।
.
★★ রুমে মাপ এবং অবস্থানঃ
#বেড_রুম :
বেড রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত ১০ ফিট বাই ১২ ফিট।
~অবস্থান : যেদিকে সর্বোচ্চ ন্যাচারাল গিফট পাওয়া যাবে অর্থাৎ পর্যাপ্ত আলো বাতাস যেদিকে পাওয়া যায়। যেনো ব্যালকনি তে বসলেই ভেসে আসে দখিনা বাতাস । তবে সাধারণত একটা বিল্ডিং এর কর্ণার সাইডে বেড রুম দেওয়া হয় । এক বেড রুম থেকে আরেক বেড রুমের দূরত্ব বা অবস্থান এমন হবে যেন সম্পূর্ণ প্রাইভেসি বজায় থাকে। অর্থাৎ এক রুমের থেকে অন্য রুমের ভ্যান্তরীন দৃশ্য সহজেই দৃষ্টি-গোচর হবে না ।
.
#গেষ্ট_রুম :
গেস্ট রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত আট ফিট বাই নয় ফিট
~অবস্থান : সিঁড়ির কাছাকাছি ।
.
#ডায়নিং :
ডায়নিং রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত আট ফিট বাই দশ ফিট
~অবস্থান :রান্না ঘরের পাশে হলে ভাল হয় ।
.
#বাথরুম_টয়লেট :
বাথ রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত
ছয় ফিট বাই চার ফিট ।
~অবস্থান :
কমন বাথরুম হলে সবাই যাতে সহজেই ব্যাবহার করতে পারে এমন স্থানে ।
টয়লেটে অবশ্যই এগজস্ট ফ্যান ব্যাবহার করবেন । এটা এয়ার ভেন্টিলেশনের মাধ্যমে টয়লেটের দূর্গন্ধ দূর করার পাশাপাশি আপনার টয়লেট এর ফ্লোর শুকনা রাখবে ।
.
#কিচেন :
কিচেন রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত আট ফিট বাই সাত ফিট
~অবস্থান :
কিচেনে রান্নার সময় রান্নার গ্যাস বা ধোয়া যেন অন্য রুমে প্রবেশ না করতে পারে ।
রান্না ঘরের পরিবেশ ফ্রেস রাখার জন্য, কিচেনেও এগজস্ট ফ্যান ব্যাবহার করা উচিত ।
.
#ব্যালকনি :
চওড়া তিন ফিটের কম নয় ।
.
#সিড়ি :
আট ফিট চওড়া হলে ভাল হয় অবস্থান : মেইন রাস্তার পাশে অথবা রাস্তা থেকে সর্বনিম্ন দূরত্বে।
#foryouシ
ওঁ কৃষ্ণায় বাসুদেবায় হরয়ে পরমাত্মনে।
প্রণত ক্লেশনাশায় গোবিন্দায় নমো নমঃ।।
ওঁ হে কৃষ্ণ! করুণাসিন্ধো! দীনবন্ধো জপৎপতে৷
গোপেশ! গোপিকাকান্ত! রাধাকান্ত! নমোস্তু তে৷৷
ওঁ জনার্দ্দন! জগদ্বন্ধো! শরণাগতপালক।
তদ্দাস দাস-দাসানাং দাসত্বং দেহি মে প্রভো।।
ওঁ মৎসমঃ পাতকী নাস্তি তৎসমঃ নাস্তি পাপহা।
ইতি মত্বা দয়াসিন্ধো! রক্ষ মাং সর্ব্বসঙ্কটাৎ।।
ওঁ অপরাধ সহস্রাণি ক্রিয়ন্তে অহর্নিশং ময়া।
দাসোহ্হং ইতি মাং মত্বা ক্ষম্যতাং পরমেশ্বর।।
মাতৃদর্শণ ·
॥ নবদুর্গা স্তুতিঃ ॥
১. শৈলপুত্রী (মূলাধারচক্র)
ধ্যানং -
বন্দে বাঞ্ছিতলাভায় চন্দ্রার্ধকৃতশেখরাম্ ।
বৃষারূঢাং শূলধরাং শৈলপুত্রীং য়শস্বিনীম্ ॥
পূর্ণেন্দুনিভাঙ্গৌরীং মূলাধারস্থিতাং প্রথমদুর্গাং ত্রিনেত্রাম্ ।
পটাম্বরপরিধানাং রত্নকিরীটাং নানালঙ্কারভূষিতাম্ ॥
প্রফুল্লবদনাং পল্লবাধরাং কান্তকপোলাং তুঙ্গকুচাম্ ।
কমনীয়াং লাবণ্যস্নেহমুখীং ক্ষীণমধ্যাং নিতম্বনীম্ ॥
স্তোত্রম্ -
প্রথমদুর্গা ত্বং হি ভবসাগরতারিণী ।
ধন ঐশ্বর্যদায়িনী শৈলপুত্রী প্রণমাম্যহম্ ॥
ত্রিলোকজননী ত্বং হি পরমানন্দপ্রদায়িনী ।
সৌভাগ্যারোগ্যদায়নী শৈলপুত্রী প্রণমাম্যহম্ ॥
চরাচরেশ্বরী ত্বং হি মহামোহবিনাশিনী ।
ভুক্তিমুক্তিদায়নী শৈলপুত্রী প্রণমাম্যহম্ ॥
কবচম্ -
ওঙ্কারঃ মে শিরঃ পাতু মূলাধারনিবাসিনী ।
হ্রীঙ্কারঃ পাতু ললাটে বীজরূপা মহেশ্বরী ॥
শ্রীকারঃ পাতু বদনে লজ্জারূপা মহেশ্বরী ।
হূঙ্কারঃ পাতু হৃদয়ে তারিণী শক্তিঃ স্বধৃতা ॥
ফট্কারঃ পাতু সর্বাঙ্গে সর্বসিদ্ধিফলপ্রদা ।
২. ব্রহ্মচারিণী (স্বাধিষ্ঠানচক্র)
দধানা করপদ্মাভ্যামক্ষমালাকমণ্ডলূ ।
দেবী প্রসীদতু ময়ি ব্রহ্মচারিণ্যনুত্তমা ॥
ধ্যানং -
বন্দে বাঞ্ছিতলাভায় চন্দ্রার্ধকৃতশেখরাম্ ।
জপমালাকমণ্ডলুধরাং ব্রহ্মচারিণীং শুভাম্ ।
গৌরবর্ণাং স্বাধিষ্ঠানস্থিতাং দ্বিতীয়দুর্গাং ত্রিনেত্রাম্ ।
ধবলবর্ণাং ব্রহ্মরূপাং পুষ্পালঙ্কারভূষিতাম্ ।
পদ্মবদনাং পল্লবাধরাং কান্তঙ্কপোলাং পীনপয়োধরাম্ ।
কমনীয়াং লাবণ্যাং স্মেরমুখীং নিম্ননাভিং নিতম্বনীম্ ॥
স্তোত্রং -
তপশ্চারিণী ত্বং হি তাপত্রয়নিবারিণী ।
ব্রহ্মরূপধরাং ব্রহ্মচারিণীং প্রণমাম্যহম্ ॥
নবচক্রভেদিনী ত্বং হি নব ঐশ্বর্যপ্রদায়িনী ।
ধনদাং সুখদাং ব্রহ্মচারিণীং প্রণমাম্যহম্ ॥
শঙ্করপ্রিয়া ত্বং হি ভুক্তি-মুক্তিদায়িনী ।
শান্তিদাং মানদাং ব্রহ্মচারিণীং প্রণমাম্যহম্ ।।
কবচম্ -
ত্রিপুরা মে হৃদয়ং পাতু ললাটং পাতু শঙ্করভামিনী
অর্পণা সদা পাতু নেত্রৌ অধরৌ চ কপোলৌ ॥
পঞ্চদশী কণ্ঠং পাতু মধ্যদেশং পাতু মাহেশ্বরী
ষোডশী সদা পাতু নভো গৃহো চ পাদয়ো ।
অঙ্গপ্রত্যঙ্গং সততং পাতু ব্রহ্মচারিণী ॥
৩. চন্দ্রঘণ্টা -(মণিপুরচক্র)
পিণ্ডজপ্রবরারূঢা চন্দ্রকোপাস্ত্রকৈর্যুতা ।
প্রসাদং তনুতাং মহ্যং চন্দ্রঘণ্টেতি বিশ্রুতা ॥
ধ্যানং -
বন্দে বাঞ্ছিতলাভায় চন্দ্রার্ধকৃতশেখরাম্ ।
সিংহারূঢাং দশভুজাঞ্চন্দ্রঘণ্টাং য়শস্বনীম্ ॥
কঞ্জনাভাং মণিপুরস্থিতাং তৃতীয়দুর্গাং ত্রিনেত্রাম্ ।
খড্গগদাত্রিশূলচাপধরাং পদ্মকমণ্ডলুমালাবরাভয়করাম্ ।
পটাম্বরপরিধানাং মৃদুহাস্যাং নানালঙ্কারভূষিতাম্ ।
মঞ্জীর-হার-কেয়ূর-কিঙ্কিণীরত্নকুণ্ডলমণ্ডিতাম্ ॥
প্রফুল্লবন্দনাং বিম্বাধারাং কান্তঙ্কপোলাং তুঙ্গকুচাম্ ।
কমনীয়াং লাবণ্যাং ক্ষীণকটিং নিতম্বনীম্ ॥
স্ত্রোত্রঃ-
আপদুদ্ধারিণী ত্বং হি আদ্যাশক্তিঃ শুভা পরা ।
অণিমাদিসিদ্ধিদাত্রি চন্দ্রঘণ্টে প্রণমাম্যহম্ ॥
চন্দ্রমুখী ইষ্টদাত্রী ইষ্টমন্ত্রস্বরূপণী ।
ধনদাত্র্যানন্দদাত্রী চন্দ্রঘণ্টে প্রণমাম্যহম্ ॥
নানারূপধারিণী ইচ্ছাময়ী ঐশ্বর্যদায়নী ।
সৌভাগ্যারোগ্যদায়নী চন্দ্রঘণ্টে প্রণমাম্যহম্ ॥
কবচঃ-
রহস্যং শৃণু বক্ষ্যামি শৈবেশি কমলাননে ।
শ্রীচন্দ্রঘণ্টাকবচং সর্বসিদ্ধিপ্রদায়কম্ ॥
বিনা ন্যাসং বিনা বিনিয়োগং বিনা শাপোদ্ধারং বিনা হোমম্ ।
স্নানং শৌচাদিকং নাস্তি শ্রদ্ধামাত্রেণ সিদ্ধিদম্ ॥
কুশিষ্যায় কুটিলায় বঞ্চকায় নিন্দাকায় চ ।
ন দাতব্যং ন দাতব্যং ন দাতব্যঙ্কদাচন ॥
৪. কূষ্মাণ্ডা (অনাহতচক্র)
সুরাসম্পূর্ণকলশং রুধিরাপ্লুতমেব চ ।
দধানা হস্তপদ্মাভ্যাং কূষ্মাণ্ডা শুভদাঽস্তু মে ॥
ধ্যানং -
বন্দে বাঞ্ছিতকামর্থং চন্দ্রার্ধকৃতশেখরাম্ ।
সিংহারূঢামষ্টভুজাং কুষ্মাণ্ডাং চ য়শস্বিনীম্ ॥
ভাস্বরাং ভানুনিভামনাহতস্থিতাং চতুর্থদুর্গাং ত্রিনেত্রাম্ ।
কমণ্ডলুচাপবাণপদ্মসুধাকলশচক্রগদাজপবটীধরাম্ ॥
পটাম্বরপরিধানাং কমনীয়াং মৃদুহাস্যা নানালঙ্কারভূষিতাম্ ।
মঞ্জীরহারকেয়ূরকিঙ্কিণীরত্নকুণ্ডলমণ্ডিতাম্ ।
প্রফুল্লবদনাং চারুচিবুকাং কান্তকপোলাং তুঙ্গকুচাম্ ।
কোলাঙ্গীং স্মেরমুখীং ক্ষীণকটিং নিম্ননাভিং নিতম্বনীম্ ॥
স্ত্রোত্রঃ-
দুর্গতিনাশিনী ত্বং হি দারিদ্র্যাদিবিনাশিনী ।
জয়দা ধনদা কূষ্মাণ্ডে প্রণমাম্যহম্ ॥
জগন্মাতা জগত্কর্ত্রি জগদাধাররূপিণী ।
চরাচরেশ্বরী কূষ্মাণ্ডে প্রণমাম্যহম্ ॥
ত্রৈলোক্যসুন্দরী ত্বং হি দুঃখশোকনিবারিণী ।
পরমানন্দময়ী কূষ্মাণ্ডে প্রণমাম্যহম্ ॥
কবচং -
হসরৈ মে শিরঃ পাতু কূষ্মাণ্ডা ভবনাশিনী ।
হসলকরী নেত্রঽথ, হসরৌশ্চ ললাটকম্ ॥
কৌমারী পাতু সর্বগাত্রে বারাহী উত্তরে তথা ।
পূর্বে পাতু বৈষ্ণবী ইন্দ্রাণী দক্ষিণে মম ।
দিগ্দিক্ষু সর্বত্রৈব কূম্বীজং সর্বদাঽবতু ॥
৫. স্কন্দমাতা (বিশুদ্ধচক্র)
সিংহাসনগতা নিত্যং পদ্মাশ্রিতকরদ্বয়া ।
শুভদাস্তু সদা দেবী স্কন্দমাতা য়শস্বিনী ॥
ধ্যানম্ -
বন্দে বাঞ্ছিতকামার্থে চন্দ্রার্ধকৃতশেখরাম্ ।
সিংহারূঢা চতুর্ভুজা স্কন্ধমাতা য়শস্বনী ॥
ধবলবর্ণা বিশুদ্ধচক্রস্থিতা পঞ্চমদুর্গা ত্রিনেত্রা ।
অভয়পদ্ময়ুগ্মকরাং দক্ষিণ ঊরুপুত্রধরাং ভজেঽম্ ॥
পটাম্বরপরিধানা মৃদুহাস্যা নানালঙ্কারভূষিতাম্ ।
মঞ্জীরহারকেয়ূরকিঙ্কিণীরত্নকুণ্ডলধারিণীম্ ॥
প্রভুল্লবদনাং পল্লবাধরাং কান্তকপোলাং পীনপয়োধরাম্ ।
কমনীয়াং লাবণ্যাং চারূত্রিবলীং নিতম্বনীম্ ॥
স্তোত্রম্ -
নমামি স্কন্দমাতরং স্কন্ধধারিণীম্ ।
সমগ্রতত্ত্বসাগরামপারপারগহরাম্ ॥
শশিপ্রভাং সমুজ্জ্বলাং স্ফুরচ্ছশাঙ্কশেখরাম্ ।
ললাটরত্নভাস্করাং জগত্প্রদীপ্তভাস্করাম্ ॥
মহেন্দ্রকশ্যপার্চিতাং সনত্কুমারসংস্তুতাম্ ।
সুরাসুরেন্দ্রবন্দিতাং য়থার্থনির্মলাদ্ভুতাম্ ॥
অতর্ক্যরোচিরূবিজাং বিকার দোষবর্জিতাম্ ।
মুমুক্ষুভির্বিচিন্তিতাং বিশেষতত্ত্বমূচিতাম্ ॥
নানালঙ্কারভূষিতাং মৃগেন্দ্রবাহনাগ্রতাম্ ।
সুশুদ্ধতত্ত্বতোষণাং ত্রিবেদমারভাষণাম্ ॥ ??মার
সুধার্মিকৌপকারিণীং সুরেন্দ্রবৈরিঘাতিনীম্ ।
শুভাং সুপুষ্পমালিনীং সুবর্ণকল্পশাখিনীম্ ॥
তমোঽন্ধকারয়ামিনীং শিবস্বভাবকামিনীম্ ।
সহস্ত্রসূর্যরাজিকাং ধনঞ্জয়োগ্রকারিকাম্ ॥
সুশুদ্ধকালকন্দলাং সুভৃঙ্গকৃন্দমঞ্জুলাম্ ।
প্রজায়িনীং প্রজাবতীং নমামি মাতরং সতীম্ ॥
স্বকর্মধারণে গতিং হরিং প্রয়চ্ছ পার্বতীম্ । ??প্রয়চ্ছ
অনন্তশক্তিকান্তিদাং য়শোঽথ ভুক্তিমুক্তিদাম্ ॥
পুনঃপুনর্জগদ্ধিতাং নমাম্যহং সুরার্চিতাম্ ।
জয়েশ্বরি ত্রিলাচনে প্রসীদ দেবি পাহি মাম্ ॥
কবচম্ -
ঐং বীজালিকা দেবী পদয়ুগ্মধরা পরা ।
হৃদয়ং পাতু সা দেবী কার্তিকেয়য়ুতা সতী ॥
শ্রীং হ্রীং হুং ঐং দেবী পূর্বস্যাং পাতু সর্বদা ।
সর্বাঙ্গ মেং সদা পাতু স্কন্দমাতা পুত্রপ্রদা ॥
বাণবাণামৃতে হুং ফট্ বীজসসমন্বিতা ।
উত্তরস্যাং তথাগ্নে চ বারূণে নৈৠতেঽবতু ॥
ইন্দ্রাণী ভৈরবী চৈবাসিতাঙ্গী চ সংহারিণী ।
সর্বদা পাতু মাং দেবী চান্যান্যাসু হি দিক্ষু বৈ ॥
৬. কাত্যায়নী (আজ্ঞাচক্র)
চন্দ্রহাসোজ্জ্বলকরা শার্দূলবরবাহনা ।
কাত্যায়নী চ শুভদা দেবী দানবঘাতিনী ॥
ধ্যানম্ -
বন্দে বাঞ্ছিতমনোরথার্থায় চন্দ্রার্ধকৃতশেখরাম্ ।
সিংহারূঢাং চতুর্ভুজাং কাত্যায়নীং য়শস্বনীম্ ॥
স্বর্ণবর্ণামাজ্ঞাচক্রস্থিতাং ষষ্ঠদুর্গাং ত্রিনেত্রাম্ ।
বরাভীতকরাং সগপদধরাং কাত্যায়নসুতাং ভজামি ॥
পটাম্বরপরিধানাং স্মেরমুখীং নানালঙ্কারভূষিতাম্ ।
মঞ্জীরহারকেয়ুরকিঙ্কিণীরত্নকুণ্ডলমণ্ডিতাম্ ॥
প্রসন্নবদনাং পল্লবাধরাং কান্তকপোলাং তুঙ্গকুচাম্ ।
কমনীয়াং লাবণ্যাং ত্রিবলীবিভূষিতনিম্ননাভিম্ ॥
স্তোত্রম্ -
কাঞ্চনাভাং বরাভয়পদ্মধরাং মুকুটোজ্জ্বলাং ।
স্মেরমুখীং শিবপত্নীং কাত্যায়নসুতে নমোঽস্তুতে ॥
পটাম্বরপরিধানাং নানালঙ্কারভূষিতাং ।
সিংহাস্থিতাং পদ্মহস্তাং কাত্যায়নসুতে নমোঽস্তুতে ॥
পরমানন্দময়ী দেবি পরব্রহ্ম পরমাত্মা ।
পরমশক্তি,পরমভক্তি, কাত্যায়নসুতে নমোঽস্তুতে ॥
বিশ্বকর্ত্রীং,বিশ্বভর্ত্রীং,বিশ্বহর্ত্রীং,বিশ্বপ্রীতাম্ ।
বিশ্বচিত্তাং,বিশ্বাতীতাং কাত্যায়নসুতে নমোঽস্তুতে ॥
কাং বীজা, কাং জপানন্দা কাং বীজজপতোষিতা ।
কাং কাং বীজজপাসক্তাং কাং কাং সন্তুতা ॥ ?? কাং বীজজপসংস্তুতাম্
কাঙ্কারহর্ষিণীং কাং কাং ধনদাং ধনমানসাম্ ।
কাং বীজজপকারিণীং কাং বীজতপমানসাম্ ॥
কাং কারিণীং কাং সূত্রপূজিতাং কাং বীজধারিণীম্ ।
কাং কীং কূং কৈং কৌং কঃ ঠঃ ছঃ স্বাহারূপণী ॥
কবচম্ -
কাত্যায়নী মুখং পাতু কাং কাং স্বাহাস্বরূপণী ।
ললাটং বিজয়া পাতু মালিনী নিত্যসুন্দরী ॥
কল্যাণী হৃদয়ং পাতু জয়া চ ভগমালিনী ॥
৭. কালরাত্রি (ভানু চক্র)
একবেণীজপাকর্ণপুরাননা খরাস্থিতা ।
লম্বোষ্ঠীকর্ণিকাকর্ণীতৈলাভ্যঙ্গশরীরিণী ॥
বামপাদোল্লসল্লোহলতাকণ্টকভূষণা ।
বর্ধনামূর্ধজা কৃষ্ণা কালরাত্রির্ভয়ঙ্করী ॥
ধ্যানম্ -
করালবদনাং ঘোরাং মুক্তকেশীং চতুর্ভুজাম্ ।
কালরাত্রিং করালীং চ বিদ্যুন্মালাবিভূষিতাম্ ॥
দিব্যলৌহবজ্রখড্গবামাধোর্ধ্বকরাম্বুজাম্ ।
অভয়ং বরদাং চৈব দক্ষিণোর্ধ্বাধঃ পাণিকাম্ ॥
মহামেঘপ্রভাং শ্যামাং তথা চ গর্দভারূঢাম্ ।
ঘোরদংষ্ট্রাকারালাস্যাং পীনোন্নতপয়োধরাম্ ॥
সুখপ্রসন্নবদনাং স্মেরাননসরোরুহাম্ ।
এবং সঞ্চিয়ন্তয়েত্কালরাত্রিং সর্বকামসমৃদ্ধিদাম্ ॥
স্তোত্রম্ -
হ্রীং কালরাত্রিঃ শ্রীং করালী চ ক্লীং কল্যাণী কলাবতী ।
কালমাতা কলিদর্পঘ্নী কপদীংশকৃপন্বিতা ॥
কামবীজজপানন্দা কামবীজস্বরূপিণী ।
কুমতিঘ্নী কুলীনাঽঽর্তিনশিনী কুলকামিনী ॥
ক্লীং হ্রীং শ্রীং মন্ত্রবর্ণেন কালকণ্টকঘাতিনী ।
কৃপাময়ী কৃপাধারা কৃপাপারা কৃপাগমা ॥
কবচম্ -
ওঁ ক্লীং মে হৃদয়ং পাতু পাদৌ শ্রীং কালরাত্রিঃ ।
ললাটং সততং পাতু দুষ্টগ্রহনিবারিণী ॥
রসনাং পাতু কৌমারী ভৈরবী চক্ষুষী মম ।
কটৌ পৃষ্ঠে মহেশানী কর্ণৌ শঙ্করভামিনী ।
বর্জিতানি তু স্থানানি য়ানি চ কবচেন হি ।
তানি সর্বাণি মে দেবী সততং পাতু স্তম্ভিনী ॥
৮. মহাগৌরী (সোমচক্র)
শ্বেতে বৃষে সমারূঢা শ্বেতাম্বরধরা শুচিঃ ।
মহাগৌরী শুভং দদ্যান্মহাদেবপ্রমোদদা ॥
ওঁ নমো ভগবতি মহাগৌরি বৃষারূঢে শ্রীং হ্রীং ক্লীং হুং ফট্ স্বাহা ।
ধ্যান-
বন্দে বাঞ্ছিতকামার্থং চন্দ্রার্ধকৃতশেখরাম্ ।
সিংহারূঢাং চতুর্ভুজাং মহাগৌরীং য়শস্বীনীম্ ॥
পুর্ণেন্দুনিভাং গৌরীং সোমবক্রস্থিআতাং অষ্টমদুর্গাং ত্রিনেত্রাম্ ।
বরাভীতিকরাং ত্রিশূলডমরূধরাং মহাগৌরীং ভজেঽহম্ ॥
পটাম্বরপরিধানাং মৃদুহাস্যাং নানালঙ্কারভূষিতাম্ ।
মঞ্জীরহারকেয়ূরকিঙ্কিণীরত্নকুণ্ডলমণ্ডিতাম্ ॥
প্রফুল্লবদনাং পল্লবাধরাং কান্তকপোলাং ত্রৈলোক্যমোহনীম্ ।
কমনীয়াং লাবণ্যাং মৃণালাং চন্দনগন্ধলিপ্তাম্ ॥
স্তোত্রম্ -
সর্বসঙ্কটহন্ত্রী ত্বং ধনৈশ্বর্যপ্রদায়নী ।
জ্ঞানদা চতুর্বেদময়ী মহাগৌরীং প্রণমাম্যহম্ ॥
সুখশান্তিদাত্রীং, ধনধান্যপ্রদায়নীম্ ।
ডমরূবাদনপ্রিয়াং মহাগৌরীং প্রণমাম্যহম্ ॥
ত্রৈলোক্যমঙ্গলা ত্বং হি তাপত্রয়বিনাশিনীং প্রণমাম্যহম্ ।
বরদা চৈতন্যময়ী মহাগৌরীং প্রণমাম্যহম্ ॥
কবচম্ -
ওঙ্কারঃ পাতু শীর্ষে মাং, হ্রীং বীজং মাং হৃদয়ে ।
ক্লীং বীজং সদা পাতু নভো গৃহো চ পাদয়োঃ ॥
ললাটকর্ণৌ হূং বীজং পাতু মহাগৌরী মাং নেত্রঘ্রাণৌ ।
কপোলচিবুকৌ ফট্ পাতু স্বাহা মাং সর্ববদনৌ ॥
৯. সিদ্ধিদাত্রী (নির্বাণচক্র)
সিদ্ধগন্ধর্বয়ক্ষাদ্যৈরসুরৈরমরৈরপি ।
সেব্যমানা সদা ভূয়াত্ সিদ্ধিদা সিদ্ধিদায়িনী ॥
ধ্যানম্ -
বন্দে বাঞ্ছিতমনোরথার্থং চন্দ্রার্ধকৃতশেখরাম্ ।
কমলস্থিতাং চতুর্ভুজাং সিদ্ধিদাং য়শস্বনীম্ ॥
স্বর্ণবর্ণনির্বাণচক্রস্থিতাং নবমদুর্গাং ত্রিনেত্রাম্ ।
শঙ্খচক্রগদা পদ্মধরাং সিদ্ধিদাত্রীং ভজেঽহম্ ॥
পটাম্বরপরিধানাং সুহাস্যাং নানালঙ্কারভূষিতাম্ ।
মঞ্জীরহারকেয়ূরকিঙ্কিণীরত্নকুণ্ডলমণ্ডিতাম্ ॥
প্রফুল্লবদনাং পল্লবাধরাং কান্তকপোলাং পীনপয়োধরাম্ ।
কমনীয়াং লাবণ্যাং ক্ষীণকটিং নিম্ননাভিং নিতম্বনীম্ ॥
স্তোত্রম্ -
কঞ্জনাভাং শঙ্খচক্রগদাধরাং মুকুটোজ্জ্বলাম্ ।
স্মেরমুখি শিবপত্নি সিদ্ধিদাত্রি নমোঽস্তু তে ॥
পটাম্বরপরিধানাং নানালঙ্কারভূষিতাম্ ।
নলিনস্থিতা নলিনাক্ষী সিদ্ধিদাত্রী নমোঽস্তু তে ॥
পরমানন্দময়ী দেবী পরব্রহ্ম পরমাত্মা ।
পরমশক্তি পরমভক্তি সিদ্ধিদাত্রী নমোঽস্তু তে ॥
বিশ্বকর্ত্রী বিশ্বভর্ত্রী বিশ্বহর্ত্রী বিশ্বপ্রীতা ।
বিশ্বার্চিতা বিশ্বাতীতা সিদ্ধিদাত্রী নমোঽস্তু তে ॥
ভুক্তিমুক্তিকারণী ভক্তকষ্টনিবারিণী ।
ভবসাগরতারিণী সিদ্ধিদাত্রী নমোঽস্তু তে ॥
ধর্মার্থকামপ্রদায়িনী মহামোহবিনাশিনী ।
মোক্ষদায়িনী সিদ্ধিদাত্রী ঋদ্ধিদাত্রী নমোঽস্তু তে ॥
কবচম্ -
ওঙ্কারঃ পাতু শীর্ষে মাং, ঐং বীজং মাং হৃদয়ে ।
হ্রীং বীজং সদা পাতু নভো গৃহো চ পাদয়োঃ ॥
ললাটকর্ণৌ শ্রীং বীজং পাতু ক্লীং বীজং মাং নেত্রঘ্রাণৌ ।
কপোলচিবুকৌ হসৌঃ পাতু জগত্প্রসূত্যৈ মাং সর্ববদনে ॥
সুপ্রভাত সকল কে জানাই গনেশ চতূর্থীর আন্তরিক শুভেচ্ছা।
"ওঁ বক্র তুন্ড মহাকায় সূর্য কোটি সমপ্রভা নির্বিঘ্নে কুরুমে দেব সর্ব কার্যেসু সর্বদা"
গণেশ হলেন হিন্দুধর্মের সর্বাধিক পরিচিত ও সর্বাধিক পূজিত দেবতাদের অন্যতম। তিনি গণপতি, পিল্লাইয়ার বিঘ্নেশ্বর, যানইমুগতবন বিনায়ক, গজপতি, একদন্ত ইত্যাদি নামেও পরিচিত। ভারত, শ্রীলঙ্কা ও নেপালের বিভিন্ন অঞ্চলে গণেশের মন্দির ও মূর্তি দেখা যায়। সকল হিন্দু সম্প্রদায়েই গণেশের পূজা প্রচলিত রয়েছে।জৈন ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মধ্যেও গণেশ-ভক্তিবাদ মিশে গিয়ে গণেশ পূজার প্রথা বিস্তার লাভ করেছে।
মন্ত্র-
ওঁ শ্রীগণেশায় নমঃ
ওঁ গং গণপতয়ে নমঃ
অস্ত্র-
পরশু (কুঠার), পাশ (দড়ির ফাঁস), অঙ্কুশ
বাহন- মুষিক (ইঁদুর)
সহোদর - কার্তিক
পিতামাতা - শিব ও পার্বতী
– গণেশের ধ্যান —- “খর্বং স্থূলতনুং গজেন্দ্রবদনং লম্বোদরং সুন্দরং প্রস্যন্দন্মদ্গন্ধলুব্ধমধুপব্যালোলগণ্ডস্থলম্। দন্তাঘাতবিদারিতারিরুধিরৈঃ সিন্দূরশোভাকরং বন্দে শৈলসুতাসুতং গণপতিং সিদ্ধিপ্রদং কামদম্।।”
— অর্থাৎ — যিনি খর্বাকৃতি, স্থূলশরীর, লম্বোদর, গজেন্দ্রবদন অথচ সুন্দর; বদন হইতে নিঃসৃত মদগন্ধে প্রলুব্ধ ভ্রমরসমূহের দ্বারা যাঁহার গণ্ডস্থল ব্যাকুলিত; যিনি দন্তাঘাতে শত্রুর দেহ বিদারিত করিয়া তাহার দন্ত দ্বারা নিজ দেহে সিন্দূরের শোভা ধারণ করিয়াছেন; সেই পার্বতীপুত্র সিদ্ধিদাতা ও কামদাতা গণপতিকে বন্দনা করি।
– গণেশের প্রণামমন্ত্র — একদন্তং মহাকায়ং লম্বোদরং গজাননং। বিঘ্ননাশকরং দেবং হেরম্বং প্রণমাম্যহম্।।
— অর্থাৎ —- যিনি একদন্ত, মহাকায়, লম্বোদর, গজানন এবং বিঘ্ননাশকারী সেই হেরম্বদেবকে আমি প্রণাম করি।
গণেশের প্রার্থনা মন্ত্র —- দেবেন্দ্রমৌলিমন্দারমকরন্দকণারুণাঃ। বিঘ্নং হরন্তু হেরম্বচরণাম্বুজরেণবঃ।।
— অর্থাৎ —– দেবরাজ ইন্দ্রের মস্তকে বিরাজিত মন্দারপুষ্পের পরাগসমূহের দ্বারা রক্তিম হেরম্বের পাদপদ্মের রেণুসমূহ আমার বিঘ্ন হরণ করে।
জন্মাষ্টমীতে রোহিনী নক্ষত্র
এই বছর জন্মাষ্টমীতে অত্যন্ত শুভ যোগ পড়েছে। শ্রীকৃষ্ণের জন্মের সময় যে যোগ ছিল, এই বছর ঠিক সেই যোগে পালিত হবে জন্মাষ্টমী। ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথি ও রোহিনী নক্ষত্রে শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল। এই বছরও জন্মাষ্টমী তিথিতে থাকছে রোহিনী নক্ষত্র। ২৬ অগস্ট বেলা ৩টে ৫৫ মিনিটে রোহিনী নক্ষত্র শুরু হবে এবং তা থাকবে ২৭ অগস্ট ভোর ৩টে ৩৮ মিনিট পর্যন্ত
ওঁ কৃষ্ণায় বাসুদেবায় হরয়ে পরমাত্মনে।
প্রণত ক্লেশনাশায় গোবিন্দায় নমো নমঃ।।
ওঁ হে কৃষ্ণ! করুণাসিন্ধো! দীনবন্ধো জপৎপতে৷
গোপেশ! গোপিকাকান্ত! রাধাকান্ত! নমোস্তু তে৷৷
ওঁ জনার্দ্দন! জগদ্বন্ধো! শরণাগতপালক।
তদ্দাস দাস-দাসানাং দাসত্বং দেহি মে প্রভো।।
ওঁ মৎসমঃ পাতকী নাস্তি তৎসমঃ নাস্তি পাপহা।
ইতি মত্বা দয়াসিন্ধো! রক্ষ মাং সর্ব্বসঙ্কটাৎ।।
ওঁ অপরাধ সহস্রাণি ক্রিয়ন্তে অহর্নিশং ময়া।
দাসোহ্হং ইতি মাং মত্বা ক্ষম্যতাং পরমেশ্বর।।
সিঁদুর বিবাহিত মহিলারা সবাই পরে। কিন্তূ সঠিক নিয়ম অনেকে জানি আবার অনেকে জানিনা, সিঁদুর পরার নিয়ম:-
সিঁথিতে পরার সময় বলতে হয় ওঁম কৃষ্ণায় নমঃ
কপালে পরার সময় ওঁম কেশবায় নমঃ
কন্ঠে পরার সময় ওঁম গোবিন্দায় নমঃ
শঙ্খতে পরার সময় ওঁম মধুসূদনায় নমঃ
বস্ত্রতে পরার সময় ওঁম মাধবায় নমঃ
গ্ৰহের বর্ণ
রবি =১,বর্ণ লাল (জবা কুসুম)
চন্দ্র= ২,বর্ণ কালো
মঙ্গল =৯ ,গার লাল বা কালচে লাল।
বুধ=৫,বর্ণ সবুজ
ব্হস্পতি =৩ ,বর্ণ হলুদ
শুক্র =৬ ,বর্ণ সাদা
শনি =৮ ,বর্ণ নীল
রাহু = ৪,বর্ণ খয়েরি
কেতু =৭ ,বর্ণ ধূসর
এবার জানুন কোনো বার কোন প্রশাক পড়বেন।সমস্ত কাজে সফলতা আসবে।
গ্ৰহের পোশাক
রবিবার =লাল রঙের পোশাক।
সোমবার=কালো রঙের পোশাক।
মঙ্গলবার=গার লাল রঙের পোশাক।
বুধবার=সবুজ রঙের পোশাক।
বৃহস্পতিবার=হলুদ রঙের পোশাক।
শুক্রবার=সাদা রঙের পোশাক।
শনিবার =নীল রঙের পোশক
শুভ শনিবার
গুরুপূর্ণিমা ও জোতিষ (পূনঃপ্রচার)দয়া
করে কেউ কপি করবেন না।সকলেই পড়বেন আশা করি ভালো লাগবে।লেখা টি পড়ে কমেন্ট করবেন ও ভালো লাগলে শেয়ার করুন।
আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা তিথিটি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গুরুপূর্ণিমা তাঁদের কাছে গুরুকে শ্রদ্ধা জানানোর দিন। গুরু শব্দটি সংস্কৃত, ‘গু’এবং ‘রু’ এই দুটি শব্দ দ্বারা গঠিত। গু শব্দের অর্থ অন্ধকার বা অজ্ঞতা এবং রু শব্দের অর্থ আলো। অর্থাৎ যিনি অন্ধকার থেকে আলোয় নিয়ে যান তিনিই গুরু। মনের অন্ধকারকে দূর করে শিষ্যকে আলোর পথ দেখান গুরু। কোনও কোনও সময় এই পূর্ণিমা শ্রাবণ মাসে পড়ে যায়৷
হিন্দুরা বিশ্বাস করে যখন জগৎ নিম্নমেধায় ভরে গিয়েছিল তখন এক আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা তিথিতে মহাভারত প্রণেতা এবং বেদ বিভাগ কর্তা মহর্ষি কৃষ্ণদ্বৈপায়ন ব্যাসদেব জন্মগ্রহণ৷ তিনি জন্মগ্রহণ করেন মুনি পরাশর ও মাতা সত্যবতীর ঘরে। মহর্ষি ব্যাসদেবের জন্মতিথি বলে এই পূর্ণিমাকে ব্যাস পূর্ণিমাও বলা হয়ে থাকে। তাই আদিগুরু হিসেবে তাঁর জন্মতিথিকে কেন্দ্র করে এই গুরুপূর্ণিমা সমাজে প্রসার লাভ করে। যদিও অপর এক মতে বলা হয়, ভগবান শিব এই তিথিতেই সপ্তর্ষিকে জ্ঞান প্রদান করেন। সেই ঘটনা থেকেই কালক্রমে গুরু প্রথার সৃষ্টি হয়েছিল৷
তবে এই দিনটি বৌদ্ধদের কাছেও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। এই পূর্ণিমাতেই ভগবান বুদ্ধদেব সর্বপ্রথম তাঁর পাঁচজন শিষ্যকে উপদেশ প্রদান করেন। এই ঘটনাকে স্মরণ করে এই গুরু পূর্ণিমা দিনটি পালন করে তারা। তাই এই দিনটি হিন্দুদের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিনে তারা তাদের আধ্যাত্মিক গুরুর পাশাপাশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আচার্য বা শিক্ষা গুরুদের উদ্দেশ্যে পূজা ও শ্রদ্ধার্ঘ নিবেদন করে। গুরুকে স্মরণ করেই শুরু হয় তাদের কর্মজীবনের পথচলা।
গুরু পূর্ণিমার সময়:
আগামী ২১ জুলাই গুরু পূর্ণিমা। ২০ জুলাই সন্ধ্যা ৬.৩২টা মিনিটে পূর্ণিমা শুরু হবে, শেষ হবে ২২ জুলাই ৪টা ১৬ মিনিটে।
গুরু পূর্ণিমার উপাসনা পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নিন
গুরু পূর্ণিমা উপাসনা সফল করতে সঠিক মুহুর্ত ও সঠিক উপাসনা অনুযায়ী করা বাধ্যতামূলক। এমন পরিস্থিতিতে কীভাবে গুরু পূর্ণিমার দিন আপনার গুরুদেবকে সন্তুষ্ট করবেন। গুরু পূর্ণিমার দিন, সূর্যোদয়ের আগে উঠে স্নান করতে এবং পরিষ্কার পোশাক পরতে পারেন। এর পরে, আপনার গুরুর আশীর্বাদ নিন। যদি কোনও কারণে এটি সম্ভব না হয় তবে আপনার ঈশ্বরের একটি ছবিতেই প্রণাম ও পুজো করুন। পুজোতে ফুল ফলাদি অর্পণ করুন, সাধ্য অনুসারে পুজোর আয়োজন করুন।ছাত্র ছাত্রীদের জন্য মা-বাবা কে প্রনাম করে ইশ্বর স্মরণ পূর্বক নিজ নিজ শিক্ষা গুরুকে প্রনাম করে লেখা পড়া শুরু করবে।
বীজমন্ত্র ১)ঔঁ ঐং সরস্বতৈ নমঃ ১০৮ বার
২)ঔঁ হ্রীং ঐং হ্রীং সরস্বতৈ নমঃ১০৮ বার প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রী করবে।
এর পরে, আপনার পূর্ণ বিশ্বাসের সঙ্গে পূজা করুন এবং প্রার্থনা করুন। এটি বিশ্বাস করা হয় যে এই দিনে, তাঁর গুরু (শিক্ষক) এর সঙ্গে, বাবা-মা, ভাই, কোনও বিশেষ ব্যক্তি, বাড়ির প্রবীণ প্রভৃতি জীবনের পাঠদানকারী বড়দের আশীর্বাদ নেওয়া উচিত। এর পরে, শেষ অবধি, এই দিনে বিশেষত আপনার গুরুর থেকে কোনও গুরুমন্ত্র গ্রহণ করুন এবং এটি আপনার জীবনে গ্রহণ করার এবং মেনে চলার চেষ্টা করুন।
শাস্ত্রে বলা হয়েছে—
গুরুর্ব্রহ্মা গুরুর্বিষ্ণু‚ গুরুর্দেবো মহেশ্বরঃ |
গুরু বা আচার্যকে সম্মান করার উদ্দেশ্যেই যে এই তিথির সূচনা হয়েছিল, তা নিশ্চিত ৷
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks
ত্রিপুষ্কর যোগে ধনাগম
প্রতি বছর আষাঢ় মাসের প্রথম দিকে সূর্য অর্দ্র নক্ষত্রে পৌঁছায়। অর্দ্র নক্ষত্রে সূর্যের আগমন অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। এটি বর্ষার ঋতুর আগমন হিসাবে বিবেচিত৷ রাহুকে অর্দ্র নক্ষত্রের অধিপতি মনে করা হয়। অর্দ্র নক্ষত্রে সূর্যের গমনের সময় সূর্য মিথুন রাশিতে থাকবে এবং বুধও সূর্যের সঙ্গে গমন করবে। তৈরি হবে ত্রিপুস্কর যোগ৷ এই সময় অর্দ্র নক্ষত্রে সূর্যের গমন ৫টি রাশির জন্য নিয়ে আসবে সুসময়। কোন রাশির জাতকরা সূর্যের আশীর্বাদে লাভবান হতে চলেছে, কর্মজীবনে পদোন্নতি পেতে পারে, জেনে নিন৷ সিংহ, মিথুন, তূলা ও কুম্ভ।
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??
তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks
UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
রাশিতে শুক্রের গোচর
জ্যোতিষশাস্ত্রের গণনা অনুসারে, ১৯ মে ৮:৫১ মিনিটে শুক্র বৃষ রাশিতে প্রবেশ করছে। শুক্র ১২ জুন পর্যন্ত এই রাশিতে থাকবে। শুক্রের রাশি পরিবর্তন ১২টি রাশির মধ্যে ৩টি রাশির জন্য খুব শুভ বলে মনে করা হচ্ছে। এই ব্যক্তিরা সাফল্য পাবেন এবং তাদের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতিও দেখতে পাবেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক এই রাশিগুলি সম্পর্কে।
বৃষ রাশি (Taurus)
বৃষ রাশির জাতক জাতিকাদের জন্য শুক্র গ্রহ অতি শুভ বলে মনে করা হয়। এর সঙ্গে এই লোকদের উপর দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ থাকবে, যার ফলে অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হবে। খরচ কমবে। এ ছাড়া আপনি যদি কোনো রোগে ভুগে থাকেন তাহলে তা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। ব্যবসায়ীদের জন্য সময় অনুকূল থাকবে, কোন ডিল চূড়ান্ত হতে পারে যা প্রচুর লাভ করবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি হতে পারে এবং তাদের
কর্কট রাশি (Cancer)
বৃষ রাশিতে শুক্রের গোচর কর্কট রাশির মানুষের জন্য উপকারী হবে। অর্থনৈতিক অবস্থা আগের থেকে ভালো হবে। আয়ের নতুন উৎস তৈরি হতে পারে। ব্যবসায় সম্প্রসারণ হতে পারে। বিনিয়োগে ভালো আয় পেতে পারেন। পারিবারিক সম্পর্ক দৃঢ় হবে। আপনি আপনার পিতামাতার কাছ থেকে সম্পূর্ণ সমর্থন পাবেন। এছাড়া পরিবার নিয়ে কোথাও বেড়াতে যেতে পারেন। যারা অবিবাহিত তারা সঙ্গী খুঁজে পেতে পারেন। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিবাদ মিটে যাবে।
মকর রাশি (Capricorn)
শুক্রের রাশি পরিবর্তন মকর রাশির জাতকদের জন্য উপকারী প্রমাণিত হবে। আপনার আটকে থাকা টাকা ফেরত পেতে পারেন। অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হবে। মানসিক চাপ দূর হবে। আপনি যদি দীর্ঘদিন ধরে কোনো সমস্যায় ভুগছেন তাহলে তা থেকে মুক্তি পাবেন। যারা বিবাহিত নয় তাদের সম্বন্ধ পাকা হতে পারে। বিবাহিতরা তাদের সঙ্গীর কাছ থেকে পূর্ণ সমর্থন পাবেন
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??
তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks
UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
*পারদ শিবলিঙ্গ*
পারদের শিবলিঙ্গ পূজা করলে বহু সমস্যা থেকে মুক্তি লাভ করা যায়।। এই শিবলিঙ্গ শাস্ত্রীয় মতে নাম গোত্রে সংকল্প করে পূজা, হোম অভিষেক সম্পন্ন করে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করতে হয়। তাহলে এই পারদ শিবলিঙ্গ সম্পূর্ণ ফল প্রদান করে।
১। পারদের শিবলিঙ্গ কালসর্প যোগ ও শনির সাড়ে সাতি থেকে মুক্তি লাভ করতে বিশেষ উপকারী।
২। মাঙ্গলিক দোষ থাকলে পারদ শিবলিঙ্গ পুজো করলে তা অনেক অংশে কমে যায়(এক্ষেত্রে লক্ষণীয় যে জন্মকুণ্ডলীতে কিরকম মাঙ্গলিক দোষ সূচিত হয়েছে।
৩। যাদের বাড়িতে বাস্তু দোষ আছে তারা বাড়ির উত্তরপূর্ব দিকে এটিকে স্থাপন করুন দেখুন কি ফল পান।বাড়িতে রোগ ,ভোগ,দুঃখ,আর্থিক কষ্ট,অশান্তি ইত্যাদি আস্তে আস্তে দূর হয়ে যাবে।
৪।আপনাকে সমস্ত রকম দুর্ঘটনা থেকে এটি আপনাকে রক্ষা করবে।এর সাথে মহামর্ত্যুঞ্জয়ী মন্ত্র পাঠ করলে বিশেষ ফল পাওয়া যায়।
সর্বপরি পারদ শিবলিঙ্গ ভীষণই powerfull একটি শিবলিঙ্গ যার দ্বারা মহাদেবের কৃপা লাভ করা সম্ভব।আমাদের Astro Palmist Numerology Centre এ এটিকে সঠিক উপায়ে প্রাণপ্রতিষ্ঠা করে তবেই client কে তা দেওয়া হয়।Booking এর জন্য নিচের no এ whatsapp করুন-7001608953/9233172388/8697930003
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??
তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks
UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
বুধের শুভ গোচরেও শনির বক্রীতে ৬রাশির কপাল খুলবে।
জ্যোতিষ মতে, আগামী ৩১ মে রাশি বদলাবে বুধ। বৃষ রাশিতে প্রবেশ করতে চলেছে এই গ্রহ। বুধের গোচরে বিশেষ করে কপাল খুলবে কর্কট, বৃষ এবং মিথুন রাশির জাতকরা। জ্যোতিষ মতে, আগামী ২৯ জুন কুম্ভ রাশিতে বক্রি হবে শনি। এই গ্রহের বক্রিতে কপাল খুলবে ৩ রাশির জাতকদের। অর্থলাভ যেমন হবে, তেমনই সব বাধা কেটে যাবে। রাজার হালে থাকবেন কুম্ভ, মেষ এবং মিথুন রাশির জাতকরা।
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??
তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks
UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
আটমুখী রুদ্রাক্ষের মাহাত্ম্য ও কার্যকারিতা
আট মুখী রুদ্রাক্ষ হর-পার্বপতীর প্রিয় পুত্র গণেশের প্রতীক। এই রুদ্রাক্ষ ধারনে শনিদেব তুষ্ট হন।
আট মুখী রুদ্রাক্ষকে দেবীর অষ্টমাতৃকা রূপে কল্পনা করা হয়। এই রুদ্রাক্ষ অষ্টবসু ও মা গঙ্গাকে তুষ্ট করে। আট মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণকারী সকল রকম দুর্দশা থেকে মুক্ত থাকে। কি শারীরিক, কি মানসিক সবদিক থেকেই ঠিক রাখে। মিথ্যাকথা বলার পাপ থেকেও ধারণকারীকে মুক্ত রাখে। এই রুদ্রাক্ষ ধারণকারীকে ঋদ্ধি-সিদ্ধি এনে দেয় এবং পরিশেষে শিবলোকে নিয়ে যায়। তার শত্রুদের নির্মূল করে। শত্রুদের মতের পরিবর্তন করে। একটি আটমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করাই যথেষ্ট।
এই রুদ্রাক্ষ ধারণকারীকে দৈবিক, দৈহিক ও ভৌতিক কর্ম থেকে রক্ষা করে। অশরীরী আত্মা ও দুষ্ট আত্মা থেকে রক্ষা করে। তাছাড়াও এই রুদ্রাক্ষ বিভিন্নভাবে ফল দেয়। যেমন বিভিন্ন পরিকল্পনা বাস্তবে রূপায়িত না হওয়া, ব্যবসায়ে ক্ষতি, চুক্তিভঙ্গ, উন্নতি না হওয়ায় ও বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হওয়ায় হতাশার সৃষ্টি, ক্রোধ বৃদ্ধি হওয়া ইত্যাদি। তাছাড়া এই রুদ্রাক্ষ জ্ঞান অর্জনে, বুদ্ধি বাড়াতে, অর্থনৈতিক উন্নতি ও বিভিন্ন কার্যসিদ্ধির পরিচায়ক। এই রুদ্রাক্ষের প্রভাবে বুদ্ধির উন্নতি ঘটে, বিশ্লেষণী ক্ষমতা আসে। ভালো লেখার ক্ষমতা ও নাম-যশঃ, শিল্পকার্যে উৎকর্ষতা আনে এবং উন্নতিতে সাহায্য করে।
এই রুদ্রাক্ষ ধারণে কি কি রোগ সারে?
স্নায়ুঘটিত যে কোনও সমস্যায়, প্রস্টেট, গলব্লাডার বা শ্বাসকষ্টেও উপকার পাওয়া যায়।
কে এই রুদ্রাক্ষ ধারণ করতে পারেন?
যে সকল মানুষ বার বার অকৃতকার্য হচ্ছেন, কাজের ক্ষেত্রে কোনও না কোন বাধা আসছে, তাদের জন্য এই আট মুখী রুদ্রাক্ষ ফলপ্রদ।
জ্যোতিষ বিচারে আটমুখী রুদ্রাক্ষ
রাহুর যাবতীয় দোষ খণ্ডন করে। রাহু যদি নীচস্থ থাকে বা শনি বা মঙ্গলের সাথে একত্রে শত্রুগ্রহে বা দুঃস্থানে অবস্থান করে, তাহলে এই আট মুখী রুদ্রাক্ষ সকল দোষ খণ্ডন করে।
রুদ্রাক্ষ শোধন মন্ত্র:
ঔ৺ হ্রীং শ্রীং হূং নমঃ ২৮ বার
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??
তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks
UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
বৃহস্পতির বৃষ রাশিতে প্রবেশে ফলে আর্থিক কষ্ট দূর।
সকল ইচ্ছা পূরণের জন্য প্রত্যেকে রাত্রে শোবার সময় বিছানার চাদর নতুন ও হলুদ রঙের যেন হয়। বালিশের নীচে একটি সাদা কাগজে দুটি এলাচ ও একটি তুলসী পাতা রেখে কাগজ টি চার ভাজ করে, শুয়ে পড়বেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে, সূর্য দেবকে প্রনাম করে, এলাচ ও তুলসী টা তুলসী গাছের নিচে রেখে দেবেন। এতে নেগেটিভ এনার্জি দূর হয়ে যাবে ও পজিটিভ এনার্জি সারা শরীরে প্রবেশ করবে। এই টোটকা টি অর্থ কষ্ট, বিবাহ সমস্যা ও চাকরি ক্ষেত্রে উন্নতি হবেই।
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??
তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks
UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
অষ্টোতরী এবং বিংশোত্তরী দশা
অষ্টোতরী এবং বিংশোত্তরী দশা আমরা সকলেই জানি কিন্তু যোগিনী দশা সম্পর্কে আমরা অতটা ভালোভাবে কেউ বিস্তারে বলি না তাই আজকের বিষয়ই যোগিনী দশা সম্পর্কে বিস্তারে আলোচনা করব।।
জ্যোতিষ শাস্ত্রে বিংশোত্তরী দশা ১২০ বছরের,যোগিনী হল সেরা দশা পদ্ধতি, এটি সেই দশা যা আমরা কালযুগের সময় নির্ধারণের জন্য ব্যবহার করতে পারি যা ভগবান শিব মা পার্বতীকে ব্যাখ্যা করেছিলেন। এই দশা চন্দ্র নক্ষত্র থেকে শুরু হয়।
তন্ত্রশাস্ত্রে ৬৪ জন যোগিনীর উল্লেখ আছে। এর মধ্যে তন্ত্রশাস্ত্রে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে প্রধান অষ্ট যোগিনীদের, যারা অষ্টভৈরবদের সাথে পূজা করা হয়। যেমন 120 বছরের বিমশোত্তরী দশা দশা আছে, ঠিক তেমনি 36 বছরের যোগিনী দশা সাম্প্রতিক সময়ে বিকশিত হয়েছে, ৩৬ বছরের যোগিনী দশারও তাৎপর্য রয়েছে। এই 8টি যোগিনী দশাকে 27টি নক্ষত্রে বিভক্ত করা হয়েছে, যা মানুষের আনন্দ ও বেদনা প্রদানের জন্য তাদের সময় অনুযায়ী কাজ করে। এই সমস্ত যোগিনী মানুষের জীবনকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। 8টি যোগিনীর প্রকারগুলি নিম্নরূপ:
১)মঙ্গল যোগিনী দশা
২)পিঙ্গলা যোগিনী দশা
৩)ধান্য যোগিনী দশা
৪)ভ্রামরী/ভামরী যোগিনী দশা
৫)ভদ্রিকা যোগিনী দশা
৬)উল্কা যোগিনী দশা
৭)সিদ্ধ যোগিনী দশা
৮)সংকট যোগিনী দশা
এই দশার সময়কাল তাদের ক্রম অনুসারে; 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8 বছর এবং এই বছরের যোগফল করার পরে, 36 বছরের যোগ আছে। সহজ কথায়, প্রথম মঙ্গলের সময়কাল হবে 1 বছর, 2টি হবে 2 বছর, 3টি হবে 3 বছর এবং একইভাবে 8টি সংকট যোগিনী দশা হবে 8 বছর এবং মোট 36 বছর।
জ্যোতিষশাস্ত্রে যোগিনী দশার সংখ্যা
১মংলা/মঙ্গল:
যোগিনী দশার প্রথম দশা হল মঙ্গলা। এটি এক
বছরের। এর অধিপতি চন্দ্র এবং যে সকল মানুষ আদ্রা, চিত্রা ও শ্রাবণ নক্ষত্রে জন্মগ্রহণ করেন তাদের মঙ্গলা দশা থাকে। এই দশা 1s ভাল বিবেচিত, যে ব্যক্তি মঙ্গলা যোগিনীর আশীর্বাদপ্রাপ্ত হন তিনি সকল প্রকার সুখ ও সমৃদ্ধি লাভ করেন।
এটি যোগিনী দশার প্রথম দশা, এবং এটি চাঁদ দ্বারা শাসিত হয়। সাধারণত, এটি ইতিবাচক ফলাফল প্রদান করে। এই কারণে এটি শুভ বলে মনে করা হয়। মঙ্গলা যোগিনী দশা থেকে প্রতিটি দেশবাসী সুখ ও সমৃদ্ধি লাভ করে। এর নাম অনুসারে, এটি মানুষের জীবনে ইতিবাচকতা নিয়ে আসে।
২) পিঙ্গলা:
পিঙ্গলা হল পর পর দ্বিতীয় যোগিনী দশা। এটা
দুই বছরের। এর অধিপতি সূর্য। পুনর্বাসু, স্বাতী, ধনীষ্ঠ নক্ষত্রে যাদের জন্ম তাদেরও পিংলা দশা শুভ। পিঙ্গলদশায় ব্যক্তির জীবনের সমস্ত ঝামেলা প্রশমিত হয়। সে উন্নতি করে সুখ ও সম্পদ লাভ করে।
এটি দ্বিতীয় যোগিনী দশা। গ্রহগুলির মধ্যে, সূর্য এই দশার শাসক গ্রহ। এই দশা সাধারণত মানসিক চাপ, সম্পত্তির বিরোধ, ভাইবোনের মধ্যে দ্বন্দ্ব, খারাপ খবর, খারাপ স্বাস্থ্য, ক্ষতি, অসম্মান ইত্যাদি সমস্যা দেয়।
৩) ধন্য:
তৃতীয় যোগিনী দশা হল ধন্য এবং তিন বছর স্থায়ী হয়। এর অধিপতি বৃহস্পতি। যাদের জন্ম পুষ্যা, বিশাখা বা শতভিষা নক্ষত্রে, তাদের জীবন শুরু হয় ধান্য দশা থেকে। যাদের জীবনে এই দশা থাকে তারা অগাধ ধন ও অন্ন পায়। এটি তৃতীয় যোগিনী দশা যা বৃহস্পতি দ্বারা শাসিত হয়। এটি শুভ ফল প্রদান করে এবং মানুষের জীবনে সমৃদ্ধি আনে। এর পাশাপাশি রাজনীতি ও সংশ্লিষ্ট কাজেও মানুষ সফলতা পায়।
৪) ভ্রামরী/ভ্রহ্মরীঃ
চতুর্থ যোগিনী দশা হল ভ্রামরী এবং চার বছর স্থায়ী হয়। এর অধিপতি মঙ্গল। যাঁরা অশ্বিনী, অশ্লেসনা, অনুরাদনা, পরবভাদ্রপদ নক্ষত্রে জন্মগ্রহণ করেন, তাঁদের জন্মকাল যোগিনী দশা ভ্রমরী। এই দশার সময় ব্যক্তি রাগান্বিত হয়। অনেক ধরনের সংকট আছে। অর্থনৈতিক ও সম্পত্তির ক্ষতি হচ্ছে। ব্যক্তি বিভ্রান্ত হয়,
এই চতুর্থ যোগিনী দশা লাল গ্রহ, মঙ্গল দ্বারা শাসিত হয় এবং এর প্রভাব ব্যক্তিকে অত্যন্ত স্বল্পমেজাজ করে তোলে। এছাড়াও, এই দশায় ব্যক্তি ভ্রমণের সময় সমস্যার সম্মুখীন হন, বিভিন্ন ধরণের সমস্যা, ব্যবসায় ক্ষতি, দেনা বা ঋণ ইত্যাদি।
৫) ভদ্রিকা:
পঞ্চম যোগিনী দশা হল ভদ্রিকা এবং এটি পাঁচ
বছর স্থায়ী হয়। এর অধিপতি বুধ। যারা ভরণী, মঘা, জেষ্ঠা, উত্তরভাদ্রপদ নক্ষত্রে জন্মগ্রহণ করেন, তাদের জন্মকালের যোগিনী দশা হল ভদ্রিকা। এই দশাকালে ব্যক্তির ভালো কাজের শুভ ফল পাওয়া যায়। শত্রুদের দমন করা হয় এবং জীবনের প্রতিবন্ধকতা দূর হয়।
ভদ্রিকা হল পঞ্চম দশা যা জ্ঞানের গ্রহ বুধ দ্বারা শাসিত হয়। ফলস্বরূপ, দেশীয় তার প্রচেষ্টা অনুযায়ী ফলাফল পায়। নেটিভ আর্থিক সুবিধা, সুন্দর সঙ্গী এবং যৌন আনন্দ পায় এবং রাষ্ট্রীয় অফিসে পদোন্নতি পায়।
৬) উল্কা:
ষষ্ঠ যোগিনী দশা ছয় বছর স্থায়ী হয়। এর
অধিপতি শনি। যাদের জন্ম কৃত্তিকা, পূর্বা ফাল্গুনী, মূলা,রেবতী নক্ষত্রে, তাদের জন্মকাল যোগিনী দশা হল উল্কা। এই দশা সময়ে স্থানীয়দের কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। জীবনে একটা তাড়া আছে। কাজে ঢিলেমি। অনেক প্রকার বা cises আছে।
ষষ্ঠ যোগিনী দশা কর্মদাতা শনি দ্বারা শাসিত হয়, তাই এই দশা ব্যক্তিকে আরও কাজ এবং সংগ্রাম করতে বাধ্য করে। সাধারণত এই দশা ঝামেলার কারণ এই দশার সময় স্থানীয়রা অনেক সমস্যায় পড়ে। বিশেষ করে যে ব্যক্তি মানহানি, অধিক শত্রু ও ভয়, ঋণ, গুরুতর অসুস্থতা, আদালতে মামলা, পারিবারিক সমস্যা, মাথা, মুখ ও পায়ের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যায় পড়ে।
৭) সিদ্ধ:
সপ্তম যোগিনী দশা হল সিদ্ধ এবং এর অধিপতি শুক্র। যাদের জন্ম রোহিণী, উত্তরফাল্গুনী, পূর্বাষাধা নক্ষত্রে, তাদের জন্মকাল যোগিনী দ্বারা দশা হল সিদ্ধ। এই সময়কালে দেশীয় সম্পদ, বৈষয়িক সুখ, প্রেম ইত্যাদির আশীর্বাদপ্রাপ্ত হয়। সিদ্ধ যোগিনী আশীর্বাদপ্রাপ্তদের জীবনে সুখের অভাব হয় না।
এই সপ্তম যোগিনী দশার অধিপতি গ্রহ শুক্র। এই সময়কালে, সম্পদ, বস্তুগত আনন্দ, প্রেম, রোমান্স, আকর্ষণ বৃদ্ধি পায়। এই দশা শুভ তাই প্রজ্ঞা, ধন-সম্পদ ও ব্যবসায় প্রবণতার পাশাপাশি বিয়ে, শুভকাজ ইত্যাদির জন্য বাড়িতে অনেক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৮) সংকট/সংকটা:
যোগিনী দশা চক্রের অষ্টম ও শেষ দশা হল সংকট এবং এর অধিপতি রাহু। যাঁরা মৃগাশীর, হস্ত, উত্তরাষাদ নক্ষত্রে জন্মগ্রহণ করেন, তাঁদের জন্ম দশা হল সংকট। সংকট যোগিনী দশকালের সময়, ব্যক্তি চারদিক থেকে সমস্যায় পরিবেষ্টিত হয়।
এই শেষ দশার শাসক গ্রহ হল ছায়াময় গ্রহ রাহু। এর নাম নিজেই প্রতিনিধিত্ব করে যে এই দশাকালে, স্থানীয়দের বিভিন্ন ধরণের সমস্যা এবং সংগ্রামের মুখোমুখি হতে হয়। এই দশার সময়কাল সবচেয়ে দীর্ঘ তাই এই সময়ে মাতৃরূপে যোগিনীর পূজা করা বেশ উপকারী।
ভারতে 64টি যোগিনীর চারটি প্রধান মন্দির রয়েছে দুটি ওড়িশায় এবং দুটি মধ্যপ্রদেশে। মধ্যপ্রদেশে, মোরেনা জেলার থানা রিথোরাকালানের মিতাওয়ালিতে একটি গ্রাম পঞ্চায়েত রয়েছে। এটি ইকান্তেশ্বর মহাদেব মন্দির নামেও পরিচিত। এ ছাড়া খাজুরাহোতে আরেকটি মন্দির রয়েছে।
সমস্ত যোগিনী অলৌকিক শক্তি এবং তন্ত্র বিদ্যায় সমৃদ্ধ।
প্রধানত আটজন যোগিনী আছে যাদের নাম নিম্নরূপ-
1. সুরা-সুন্দরী যোগিনী।
2. মনোহরা যোগিনী।
3. কনকবতী যোগিনী।
4. কামেশ্বরী যোগিনী।
5. রতি সুন্দরী যোগিনী।
6. পদ্মিনী যোগিনী।
7. নটিনী যোগিনী।
৪. মধুমতি যোগিনী।
নিজের ব্যক্তিগত জন্ম ছক ও পূর্ণাঙ্গ কোষ্ঠী তৈরি ও বিচার করাতে যোগাযোগ করুন:-Astro Palmist numerology center, Rampurhat, Birbhum
Pn 7001608956
সূর্য গ্ৰহন 2024
আগামী ৮ এপ্রিল 2024 , এই বছরের প্রথম ও দীর্ঘ সময় ধরে সূর্য গ্ৰহন চলবে।মেক্সিকো, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় সম্পূর্ণ সূর্যগ্রহণ হবে। অর্থাৎ এসব অঞ্চল সম্পূর্ণ অন্ধকারে ঢেকে যাবে। এশিয়া থেকে এ বিরল সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে না। তবে লাইভ স্ট্রিমের মাধ্যমে ঘটনাটি কিছুটা হলেও উপভোগ করার ব্যবস্থা থাকবে।
লাভ পেতে সূর্যাঘ্য দেবেন
সূর্যগ্রহণের সময়- বছরের দ্বিতীয় সূর্যগ্রহণটি পূর্ণগ্রাস গ্রহণ হতে চলেছে। এই গ্রহণে ৭ মিনিট পর্যন্ত সূর্যকে দেখা যাবে না। ৮ এপ্রিলের সূর্যগ্রহণ রাত ৯ টা ১২ মিনিট থেকে শুরু হবে। আর গ্রহণ ছাড়বে ২ টো ২২ মিনিটে।
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??
তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks
UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
চৈত্র নবরাত্রি করুন। গ্ৰহ দোষ কাটবেই।
হাটের কালিকে প্রনাম করুন।
ভিডিও টি দেখুন ও সকল ইচ্ছা পূরণ করুন।
https://youtu.be/oA8qO4a2qRc?si=tv7dIIWRioV0Asab
চৈত্র নবরাত্রি ২০২৪: চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের প্রতিপদ তিথি থেকে চৈত্র নবরাত্রি শুরু। ৯ এপ্রিল থেকে চৈত্র নবরাত্রি শুরু হবে। ন’দিনের এই নবরাত্রির সময় এমন যোগ তৈরি হচ্ছে যাতে পুজো করলে দ্বিগুণ ফল পাওয়া মিলবে। নয় দিনে রবির পাঁচবারের যোগ, সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ তিনবার এবং একবার অমৃত সিদ্ধি যোগ
চৈত্র নবরাত্রির পঞ্চমীর রাতে অর্থাৎ ১৩ এপ্রিল শনিবার সূর্য মেষ রাশিতে প্রবেশ করবে। চৈত্র নবরাত্রির পঞ্চমীতে গুরু আদিত্য যোগ তৈরি হচ্ছে৷ যেখানে সূর্য বৃহস্পতি এবং বর্তমান বৃহস্পতির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে চলেছে। যা গুরু আদিত্য যোগ নামেও পরিচিত। এই যোগের মধ্যে ধর্ম, আধ্যাত্মিকতার প্রতি মানুষের ঝোঁক বাড়বে না ।
এবার চৈত্র নবরাত্রি শুরু হবে অমৃত সিদ্ধি যোগ এবং রবি যোগের মাধ্যমে। ১০ এপ্রিল, মধ্যরাতে রবি যোগের সঙ্গে সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ রয়েছে। ১১ এপ্রিল রবি যোগ ঘটবে। শুধুমাত্র ১৩ এপ্রিল রবি যোগ। সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ ১৫ এপ্রিল মধ্যরাতে ঘটবে এবং নবরাত্রির শেষ দিনে অর্থাৎ ১৬ এপ্রিল সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ এবং রবি যোগও ঘটবে। অর্থাৎ চৈত্র নবরাত্রিতে মোট পাঁচটি রবি যোগ হবে।
নবমীর দিনেই পালিত হবে শ্রী রাম জন্মোৎসব। চৈত্র নবরাত্রির নবমীতে ভগবান শ্রী রামের জন্মবার্ষিকী খুব আড়ম্বরে পালিত হবে। শ্রী রামের মন্দিরে দুপুর ১২টা থেকে শ্রী রাম জন্মোৎসব উদযাপন শুরু হবে।
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??
তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks
UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
বাস্তূমতে কোন কোন গাছ বাড়িতে লাগাবেন না।
বাস্তু অনুসারে, বেশকিছু গাছ রয়েছে যেগুলি বাড়িতে পুঁতলে আনন্দ, সৌভাগ্য, খ্যাতি, শান্তি এবং সম্পদ সবই ভেসে যেতে পারে। বাস্তুশাস্ত্র মতে, কোন কোন গাছ বাড়িতে পুঁতবেন না, দেখে নিন…
ক্যাকটাস
বাস্তুতে বলা হয়েছে, ক্যাকটাস গাছ বাড়িতে রাখা অশুভ। দেখতে দুর্দান্ত ও জমকালো হলেও বাড়িতে কখনও সাজানোর জন্যও রাখবেন না। বাস্তুমতে, এই গাছের কাঁটাগুলি গৃহের জন্য অশুভ। নেগেটিভ স্পন্দন টেনে আনে। তবে বাড়িতে গোলাপ গাছ আপনি পুণততেই পারেন।
তুলা
এই গাছকেও অশুভ বলে মনে করা হয়। তুলা গাছ বাড়িতে পোঁতার কথা একেবারেই ভাববেন না। যেকোনও মূল্যে এড়িয়ে চলাই ভাল। বাস্তুমতে বিশ্বাস করা হয় যে এই গাছ যদি বাড়িতে থাকে, তাহলে গৃহে অশান্তি, দারিদ্র্য, ভুল বোঝাবুঝি লেগেই থাকবে। যদি পুঁততেই হয়, তাহলে বাড়ির বাইরে, ভিতরে একেবারেই নয়।
মেহেন্দি গাছ
বাড়িতে ঘুণাক্ষরেও এই গাছ বসাবেন না। মনে করা হয় এই গাছে নাকি অশুভ আত্মাবাস করে। বাস্তুমতে তাই এটিকে অমঙ্গলের ইঙ্গিত বলেই ধরে নেওয়া হয়। বাড়িতে এই গাছ থাকলে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায় ও মানসিক শান্তি উধাও হয়ে যায়।
খেজুর গাছ
খেজুরের গাছ বাঙালিদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি গাছ। খেজুর, খেজুরর রস যে গাছ থেকে পাওয়া যায়, সেই গাছ বাড়ির বাগানে বা উঠোনে কখনও পুঁতবেন না। গৃহে থাকসে সব শুভ কাজ পণ্ড হয়ে যেতে পারে। এমনকি ঋণের দায়ে জর্জরিত হতে পারেন।
বনসাই গাছ
অদ্ভূত সুন্দর দেখতে এই গাছগুসি বাড়িতে সাজিয়ে রাখেন অনেকে। কিন্তু এই গাছ বাস্তুমতে কখনও বাড়িতে রাখা উচিত নয়। এই গাছ পরিবারের উপর দারণ প্রভাব ফেলে। কেরিয়ার বা ব্যবসায় দারুণ ক্ষতি করার জন্য এই গাছকে দায়ী করা হয়।
তেঁতুল গাছ
টক ফলের জন্য তেঁতুলের সুনাম অনেক। তবে বাস্তুমতে, বাড়িতে এই গাছ নেগেটিভ এনার্জিকে আকর্ষণ করে টেনে আনে। বাড়িতে সবসময় একটা ভৌতিক বা থমথমে পরিবেশ তৈরি হয়ে থাকে। গৃহে শান্তি বজায় থাকা দুষ্কর হয়ে ওঠে। অশুভ শক্তির আগমনে মানসিক চাপ তৈরি হয়। তাই এই গাছ এড়িয়ে যাওয়াই ভাল।
তাল
বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, বাড়ির ভিতরে বা বাইরে এই গাছ লাগানো উচিত নয়। এই গাছ অত্যন্ত অশুভ বলে মনে করা হয়। গৃহের শান্তি ও সমৃদ্ধির বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে এই তালগাছ।
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??
তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks
UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
অঙ্গার যোগে খুব ক্ষতি হয়?
মঙ্গল ১৫ মার্চ সন্ধ্যায় কুম্ভ রাশিতে প্রবেশ করবে মঙ্গল। এইভাবে, কুম্ভ রাশিতে শনি এবং মঙ্গলের একটি সংযোগ তৈরি হবে। শনি এবং মঙ্গলের মিলন অঙ্গারক যোগ গঠন করে যা কিছু রাশিচক্রের জাতক-জাতিকার জন্য খুব উপকারী হবে৷ এদিকে একাধিক জাতক-জাতিকাদের জন্য ক্ষতিকারকও হতে পারে। মঙ্গল গ্রহের কারণে গঠিত অঙ্গারক যোগে সমস্ত রাশির উপর কী প্রভাব ফেলবে।
মেষ - এই রাশির জাতক-জাতিকারা যে সিদ্ধান্তই নিন না কেন, তারা ইতিবাচক ফল পেতে পারেন। ধর্মাচরণে মন দিতে পারবেন। আপনি যা ব্যবসা করছেন তার নীতিতে কিছু পরিবর্তন আনতে হতে পারে।
স্ত্রীর সঙ্গে সমন্বয় বজায় রাখুন দম্পতিরা পরস্পরকে বোঝার চেষ্টা করুন। স্বাস্থ্যের দিক ভাব যাবে না, ব্যাথার সমস্যা ভোগাতে পারে৷
বৃষ রাশি - বৃষ রাশির জাতক-জাতিকারা চাকরি ছাড়া নিয়ে ভাবনা চিন্তা করতে পারেন। নিজের মায়ের স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিন৷ আপনাকে তাঁর চিকিৎসার জন্য অর্থ ব্যয় করতে হবে। বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক বৃত্তও বৃদ্ধি পাবে। আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়বে।
সম্পত্তি-সংক্রান্ত বিবাদে জড়িয়ে পড়তে পারেন। আপনার সঙ্গীর সঙ্গে ইগো-জনিত সমস্যার সম্মুখীন হতে হতে পারে। স্বাস্থ্য স্বাভাবিক থাকবে।
মিথুন - এই রাশির জাতক-জাতিকারা ব্যবসায়িক লেনদেন থেকে ভাল লাভ অর্জন করতে সক্ষম হবেন এবং তাদের প্রতিযোগীদের কঠিন প্রতিযোগিতা দিতে সক্ষম হবেন। বিনিয়োগের দিক থেকে জাতক-জাতিকার সময় ভাল যাবে।
আপনার বাবার স্বাস্থ্য নিয়ে আপনাকে চিন্তা করতে হবে কারণ তাঁর স্বাস্থ্যের অবনতি হতে পারে।
কর্কট - কর্কট রাশির জাতক-জাতিকারা তাঁদের বন্ধুবান্ধব এবং সহযোগীদের সমর্থনের অভাব যা মানসিকভাবে কষ্ট দেবে। সদিচ্ছার অভাব দেখা যায় হতাশাও বোধ হতে পারে। আপনাকে আপনার সঙ্গীর সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে পাশাপাশি ধৈর্য্য ধরে ভাল সময়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।
সিংহ রাশি - এই রাশির সরকারি কর্মচারীদের ঊর্ধ্বতনদের কাছ থেকে চ্যালেঞ্জ এবং চাপের সম্মুখীন হতে হতে পারে। আপনি যাকে খুব বেশি বিশ্বাস করেন সেই আপনার সঙ্গে ষড়যন্ত্র করতে পারে। ব্যবসায়ীদের সামনে ভাল-খারাপ দু ধরণেরই সময় যেতে পারে৷ লাভ-লোকসান দুটোর মুখ দেখতেই হতে পারে।
কন্যা রাশি - কন্যা রাশির জাতক- জাতিকারা অফিসে তাঁদের কাজের জন্য প্রশংসিত হবেন এবং পুরস্কারের বিনিময়ে পদোন্নতি বা বোনাস পেতে পারেন। অংশীদারিত্বে ব্যবসা করা আপনার জন্য ভাল প্রমাণিত হবে। প্রেম জীবনে মধুর সম্পর্কের ছোঁওয়া পাবেন ।
তুলা রাশি - এই রাশির জাতক- জাতিকাদের শুধুমাত্র সেইসব কাজের জন্যই দায়িত্ব নিতে হবে যে কাজ তাঁরা ভালভাবে পাবেন। সন্তানদের দায়িত্বে বাবা-মায়ের বোঝা হতে পারে। প্রেমের সম্পর্কের ক্ষেত্রে উত্থান-পতন হতে পারে। কর্ম প্রাপ্তি ও শিক্ষা ক্ষেত্রে বিশেষ সাফল্য অর্জন করবে।
বৃশ্চিক - বৃশ্চিক রাশির জাতক-জাতিকাদের কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি ও উৎসাহ পেতে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি পরিশ্রম করতে হতে পারে। প্রতিটি কাজে কঠোর পরিশ্রমের প্রয়োজন হবে এবং সময়ও লাগবে।পারিবারিক জীবন অশুভ হতে পারে।
ধনু - এই রাশির জাতক-জাতিকাদের তাদের প্রতিদ্বন্দ্বীদের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অপার সম্ভাবনা রয়েছে, যা আপনাকে কাজে লাগাতে হবে। স্বামী-স্ত্রী-র সম্পর্কের মধ্যে উচ্চ মূল্যবোধ থাকবে।অর্থ কষ্ট দূর হতে পারে।
মকর - মকর রাশির জাতক-জাতিকাদের উপর কাজের চাপ তৈরি করতে পারে, যারা আপনাকে পছন্দ করেন না তারা আপনার কাজ এবং ক্ষমতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করতে পারেন। বোঝাপড়ার অভাব প্রেমের সম্পর্কে সমস্যা বাড়াতে পারে।শারীরিক পীড়া দেখা যাবে।
কুম্ভ - এই রাশির লোকেরা নতুন প্রকল্পে জড়িত হতে পারে, যা তাদের কর্মজীবনকে ত্বরান্বিত করতে এবং শীর্ষে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। বিদেশ থেকেও নতুন সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।আইনি জটিলতা দেখা যাবে।
মীন- মীন রাশির জাতক জাতিকাদের লাভের অঙ্ক ছুঁতে পরিশ্রম করতে হতে পারে। সঙ্গীর সঙ্গে চলমান বিবাদে কিছুটা বিরতি থাকবে। আপনি যদি ঋণ পরিশোধের জন্য একটি নতুন ঋণ নেওয়ার কথা ভাবছেন, তবে এটি আপনার সমস্যা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।কর্মজীবন ক্ষতি হবে।
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??
তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks
UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
কুম্ভে দুই মহাশক্তির মিলনে ৪ রাশির সোনায় সোহাগা।
কুম্ভে সূর্য আসায় সেখানে শনি ও সূর্যের যুতি গঠিত হয়েছে। জ্যোতিষ গণনা অনুসারে এর ফলে গঠিত হয়েছে উভয়চারী রাজযোগ। একে অম্ভয়াচার্য রাজযোগও বলা হয়ে থাকে। কুম্ভ রাশিতে সূর্য প্রবেশ করায় রাহু ও মঙ্গল, এই দুই গ্রহ সূর্যের দুই পাশে অবস্থান করছে। সূর্যের দুই পাশে এই দুই গ্রহের অবস্থানের ফলে গঠিত হয়েছে উভয়াচারী রাজযোগ। দেখে নিন এই রাজযোগে ভাগ্য খুলেছে কোন কোন রাশির জাতকদের।
সিংহ রাশি
সিংহ রাশির গ্রহ অধিপতি হল সূর্য। সূর্যের গোচরের ফলে গঠিত হওয়া উভয়াচারী রাজযোগের প্রভাবে ভালো সময় পড়েছে সিংহ রাশির জাতকদের জন্য। বিশেষ করে এই সময় প্রেম জীবন খুবই সুখের হবে সিংহ রাশির জাতকদের। স্বাস্থ্যও ভালো থাকবে। আত্মবিশ্বাস বাড়বে। যারা ব্যবসা করেন, এই সময় তাঁরা মোটা আর্থিক লাভ করতে পারেন।
মকর রাশি
উভয়াচারী রাজযোগ বেশ শুভ ফল নিয়ে এসেছে মকর রাশির জাতকদের জন্য। এই সময় আচমকা বেশ কিছু অর্থলাভ আপনার হতে পারে। বিদেশ থেকে অর্থাগম হওয়ার যোগ আছে। যারা চাকরি খুঁজছেন, তাঁর এই সময় নতুন চাকরি পেতে পারেন। কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির সংস্পর্শে আসতে পারেন।
তুলা রাশি
তুলা রাশির জাতকদের উভয়াচারী রাজযোগের প্রভাবে ব্যবসায় উন্নতি করার সম্ভাবনা আছে। এই সময় আপনি নতুন ব্যবসাও শুরু করতে পারেন। এমন কোনও ব্যবসায়িক চুক্তি, যার জন্য আপনি অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলেন, তা এবার পেয়ে যেতে পারেন। মায়ের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হবে।
কুম্ভ রাশি
উভয়াচারী রাজযোগের প্রভাবে আত্মবিশ্বাসে টগবগ করে ফুটবেন কুম্ভ রাশির জাতকরা। নিজের আত্মবিশ্বাসের জোরেই এই সময় সব সমস্যাকে জয় করতে পারবেন আপনি। নিজের লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন। কেরিয়ার সংক্রান্ত কোনও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত এই সময় নিতে পারেন। আর্থিক উন্নতি হওয়ার যোগ আছে। সংসারে সুখের পরিবেশ বজায় থাকবে।
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??
তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks
UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
দশ মহাবিদ্যার বীজ মন্ত্র ও গায়ত্রী শুনুন। শেয়ার করুন, সমস্ত মনোবাঞ্ছা পূরণ হবেই।
https://youtu.be/X0C_mqgIIrk?si=6-x4dNndnuUFChym
️ পুত্রদাএকাদশীর ব্রত মাহাত্ম্য
যুধিষ্ঠির বললেন- হে কৃষ্ণ! পৌষ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশীর নাম কি, বিধিই বা কি, কোন দেবতা ঐ দিনে পূজিত হন এবং আপনি কার প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে সেই ব্রতফল প্রদান করেছিলেন কৃপা করে আমাকে সবিস্তারে তা বলুন।
শ্রীকৃষ্ণ বললেন- হে মাহারাজ! এই একাদশী ‘পুত্রদা’ নামে প্রসিদ্ধ। সর্বপাপবিনাশিনী এই একাদশীর অধিষ্ঠাতৃ দেবতা হলেন সিদ্ধিদাতা নারায়ণ। ত্রিলোকে এর মতো শ্রেষ্ঠ ব্রত নেই। এই ব্রতকারীকে নারায়ণ বিদ্ধান ও যশস্বী করে তোলেন। এখন আমার কাছে ব্রতের মাহাত্ম্য শ্রবণ করুন।
ভদ্রাবতী পুরীতে সুকেতুমান নামে এক রাজা ছিলেন। তার রানীর নাম ছিল শেব্যা। রাজদম্পতি বেশ সুখেই দিনযাপন করছিলেন।
বংশরক্ষার জন্য বহুদিন ধরে ধর্ম-কর্মের অনুষ্ঠান করেও যখন পুত্রলাভ হল না, তখন রাজা দুশ্চিন্তায় কাতর হয়ে পড়লেন। তাই সকল ঐশ্বর্যবান হয়েও পুত্রহীন রাজার মনে কোন সুখ ছিল না।
তিনি ভাবতেন পুত্রহীনের জন্ম বৃথা ও গৃহশূণ্য। পিতৃ-দেব-মনুষ্যলোকের কাছে যে ঋণ শাস্ত্রে উল্লেখ আছে, তা পুত্র বিনা পরিশোধ হয় না।
পুত্রবানজনের এ জগতে যশলাভ ও উত্তম গতি লাভ হয় এবং তাদের আয়ু, আরোগ্য, সম্পত্তি প্রভৃতি বিদ্যমান থাকে। নানা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত রাজা আত্মহত্যা করবেন বলে স্থির করলেন।
কিন্তু পরে বিচার করে দেখলেন- ‘আত্মহত্যা মহাপাপ, এরফলে কেবল দেহের বিনাশমাত্র হবে, কিন্তু আমার পুত্রহীনতা তো দূর হবে না।
তারপর একদিন রাজা নিবিড় বনে গমন করলেন। বন ভ্রমণ করতে করতে দ্বিপ্রহর অতিক্রান্ত হলে রাজা ক্ষুধা-তৃষ্ণায় অত্যন্ত কাতর হলেন। এদিক ওদিক জলাদির অনুসন্ধান করতে লাগলেন।
তিনি চক্রবাক, রাজহংস এবং নানারকম মাছে পরিপূর্ণ একটি মনোরম সরোবর দেখতে পেলেন। সরোবর দেখতে পেলেন। সরোবরের কাছে মুনিদের একটি আশ্রম ছিল।
তিনি সেখানে উপস্থিত হলেন। সরোবর তীরে মুনিগণ বেদপাঠ করছিলেন। মুনিবৃন্দের শ্রীচরণে তিনি দন্ডবৎ প্রণাম করলেন।
মুনিগণ রাজাকে বললেন-হে মহারাজ! আমরা ‘বিশ্বদেব’ নামে প্রসিদ্ধ। এই সরোবরে স্নান করতে এসেছি। আজ থেকে পাাঁচদিন পরেই মাঘ মাস আরম্ভ হবে। আজ পুত্রদা একাদশী তিথি। পুত্র দান করে বলেই এই একাদশীর নাম ‘পুত্রদা’।
তাঁদের কথা শুনে রাজা বললেন-হে মুনিবৃন্দ! আমি অপুত্রক। তাই পুত্র কামনায় অধীর হয়ে পড়েছি। এখন আপনাদের দেখে আমার হৃদয়ে আশার সঞ্চার হয়ে। এ দুর্ভাগা পুত্রহীনের প্রতি অনুগ্রহ করে একটি পুত্র প্রদান করুন।
মুনিগণ বললেন- হে মহারাজ! আজ সেই পুত্রদা একাদশী তিথি। তাই এখনই আপনি এই ব্রত পাল করুন। ভগবান শ্রীকেশবের অনুগ্রহে অবশ্যই আপনার পুত্র লাভ হবে।
মুনিদের কথা শোনার পর যথাবিধানে রাজা কেবল ফলূমূলাদি আহার করে সেই ব্রত অনুষ্ঠান করলেন। দ্বাদশী দিনে উপযুক্ত সময়ে শস্যাদি সহযোগে পারণ করলেন। মুনিদের প্রণাম নিবেদন করে নিজগৃহে ফিরে এলেন। প্রতভাবে রাজার যথাসময়ে একটি তেজস্বী পুত্র লাভ হল।
হে মাহারাজ! এ ব্রত সকলেরই পালন করা কর্তব্য। মানব কল্যাণ কামনায় আপনার কাছে আমি এই ব্রত কথা বর্ণনা করলাম।
নিষ্ঠাসহকারে যারা এই পুত্রদা একাদশী ব্রত পালন করবে, তারা ‘পুত’ নামক নরক থেকে পরিত্রাণ লাভ করবে। আর এই ব্রত কথা শ্রবণ কীর্তনে অগ্নিষ্টোম যজ্ঞের ফল পাওয়া যায়। ব্রহ্মান্ডপুরাণে এই মাহাত্ম্য বর্ণনা করা হয়েছে।
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে
সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??
তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১৫০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1500/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks
UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q
যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q