• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Thursday, October 15th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

মৃত্যু ও জোতিষ

মৃত্যু ও জোতিষ

শুভ বৃহস্পতিবার

আপনাদের ভালো লাগবে পোস্ট টি মন দিয়ে পরবেন, আর যে ক দিন বাঁচবেন সে কয়দিন শুভ কর্ম ও সৎচিন্তা মধ্যে থাকুন।এই লেখা মহালয়া থেকে আজ পর্যন্ত লিখে পোস্ট করলাম।ভালো লাগলে মন্তব্য করুন।ও প্রচুর শেয়ার করুন।

****** আজকের প্রতিবেদন মৃত্যু****(পূনঃপ্রচার)

অনবরত পরিবর্তনশীল নশ্বর সংসারে সকলই অনিশ্চিত, কেবল মৃত্যুই নিশ্চিত। ছায়া যেমন বস্তুর অনুগামী, মৃত্যুও তেমনি দেহীর সঙ্গী।
গীতায় ভগবানের উক্তি-
" জাতস্য হি ধ্রুবো মৃত্যুর্ধ্রুবং জন্ম মৃতস্য চ ।
তস্মাদপরিহার্যেহর্থে ন ত্বং শোচিতুমর্হসি " ২য় অধ্যায়: শ্লোক- ২৭
জন্মগ্রহণ করলে মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী। মৃত্যুর হাত হতে পরিত্রাণ লাভের উপায় নাই। মৃত্যু কাহাকেও উপেক্ষা করে না। অগণ্য গণ্য পরিবেষ্টিত লোক সংহারকারী বিবিধ অস্ত্র-শস্ত্র সমন্বিত সম্রাট হতে বৃক্ষতলবাশী ছিন্নকন্তা-সম্বল ভিখারী পর্যন্ত সকলকেই একদিন মৃত্যুমুখে পতিত হতে হবে।

কর্ম্মক্ষেত্রে সংসারের কোন কার্য্যের বা কোন বিষয়ের স্থিরতা ও নিশ্চয়তা নাই; কিন্তু মৃত্যু নিশ্চয়ই হবে। মৃত্যুর মত অবশ্যম্ভাবী নিশ্চয়তা আর কিছুতেই নাই। প্রাতঃ কালে সূর্য্যদয় হলে সূর্য্যাস্ত যেমন অবশ্যম্ভাবী; দিবা অবসানে রাত্রি যেমন নিত্য সংঘটিত হতেছে, তেমনি জন্মগ্রহণ করলে মৃত্যু হবেই। শারীরিক বলবীর্য, ধন-জন, সম্পদ, মান, গৌরব, প্রতাপ ও প্রভূত্ব প্রভৃতি সর্ব গর্ব মৃত্যুর নিকট খর্ব্ব হবে। শাস্ত্রে পাওয়া যায় যে, সত্যযুগ হতে কলিযুগ পর্যন্ত ৭ জন মৃত্যুকে উপেক্ষা করে অমর হয়েছেন। যথা- “অশ্বত্থামা, বলির্ব্যাস, হনুমানঞ্চ, বিভীষণ, কৃপে পরশুরাম সপ্তাতে চিরজীবিন;”। অর্থাৎ অশ্বত্থামা, পাতালব্ধ বলিরাজ, ব্যাসদেব, হনুমান, বিভীষণ, কৃপাচার্য্য- এই ৭ জন চিরজীবি বলে শাস্ত্রে উক্ত আছে এবং জন্মতিথি পূজার সময় এই ৭ নামের উল্লেখ করা হয়।

এই ৭ জন ব্যাতীত এই মর জগতে অমর কেহই নাই। অবশ্য যোগ সাধন ও অন্যান্য ক্রিয়ানুষ্ঠান দ্বারা দীর্ঘজীবন লাভ করা যায় সত্য; কিন্তু জন্মগ্রহণ করলে আজ হোক কিংবা দশ বৎসর পরেই হোক সকলেরই সেই শমন ভবনে যেতে হবে। মৃত্যু অনিবার্য্য এবং সকলেই যেমন মৃত্যুর অধীন, তেমনি মত্যুর অবধারিত কাল নেই। মায়া মমতাহীন নির্দ্দয় মৃত্যুর সময় অসময় নাই, কালাকাল বিচার নাই। মৃত্যু কাহারও সুবিধা-অসুবিধা দেখে না, কারো উপরোধ অনুরোধ শুনে না, কারো ভালো-মন্দ চিন্তা করে না, কারো দুঃখ-কষ্ট বুঝে না। মৃত্যু কারো নিকট পূজা অর্চ্চনা চাহে না- কারো তোষামোদ কি কোন প্রকার প্রলোভনে ভুলে না, কারো রূপ-গুণ, ধন মান গৌরবের প্রতি দৃকপাত করে না।

মৃত্যু বয়সের অপেক্ষা করে না, সাংসারিক কার্য়্য সম্পন্নের অসম্পূর্ণতা ভাবে না, কখন কোন অজ্ঞাত প্রদেশ হতে অলক্ষিতে এসে আপন করে লয়। ঐ দেখ বিধবা যুবতী ৪/৫ টি শিশু লয়ে দুর্দ্দশায় দিশেহারা নিরাশা নীরে নিমগ্ন এবং লন্ড ভন্ড হয়ে চক্ষুর জলে বক্ষ ভাসাচ্ছে .....তখন আমরা ঐ মৃত ব্যক্তির গুনের বিচার করি,কখনও কখনও আমরা এতটাই দূঃখী হয় যে জীবনের ভূল গুলো দেখতে, কিন্তু তাকে আর খুঁজে পায় না।

মৃত্যুর পরে যেভাবে পরিবর্তিত হয় আত্মা ---- শ্রীমৎ ভগবৎ গীতা অনুসারে

কর্মের আক্ষরিক অর্থ হল কার্য, ক্রিয়া অথবা করণ এবং বলা যেতে পারে এটি হল "কারণ এবং করণের (কার্যের) নৈতিক ধর্ম"। উপনিষদ্ মতে একজন মানুষ (অর্থাত্‍ জীবত্মা) সংস্কার (লব্ধ জ্ঞান) অর্জন করে তার শারিরীক ও মানসিক কর্মের মধ্যে দিয়ে। মানুষের মৃত্যুর পর সমস্ত সংস্কারগুলি যথাযথ ভাবে তার লিঙ্গ-শরীরে (যে শরীর রক্ত-মাংসের শরীর থেকে সুক্ষ অথচ আত্মার থেকে স্থূল) বিদ্যমান থাকে এবং পরজন্মে তার সুনির্দিষ্ট কক্ষপথ তৈরী করে। সুতরাং, একটি সর্বজনীন, নিরপেক্ষ, এবং অব্যর্থ কর্মের ধারণা মানুষের পুনর্জন্মলাভের সঙ্গে সঙ্গে তার ব্যক্তিত্ব, বৈশিষ্ট্য, এবং পরিবার সম্পর্কিত ধারণার সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি ও ভাগ্য প্রভৃতি ধারণাগুলিকে কর্ম একত্রে সংযুক্ত করেছে।
কার্য, কারণ, জন্ম, মৃত্যু এবং পুনর্জন্মের বৃত্তাকার পরম্পরাই হল সংসার। দেহধারণ এবং কর্মফল ধারণা সম্পর্কে হিন্দুধর্মে দৃঢ়-প্রতিজ্ঞ চিন্তার প্রকাশ দেখা যায়। শ্রীমদ্ভগ্বতগীতায় বলা হয়েছে --
-
বাসাংসি জীর্ণানি যথা বিহায়
নবানি গৃহ্নাতি নরোহপরাণি।
তথা শরীরাণি বিহায় জীর্ণা
ন্যন্যানি সংযাতি নবানি দেহী। -- (শ্রীমদ্ভগ্বতগীতা, দ্বিতীয় অধ্যায়, ২২)
-
[ব্যখ্যা: মানুষ যেমন জীর্ণ-শীর্ণ পুরোনো বস্ত্রগুলি ত্যাগ করে অন্য নতুন বস্ত্র গ্রহণ করে, সেইরূপ জীবাত্মা পুরোনো শরীর ত্যাগ করে অন্য নতুন শরীর গ্রহণ করে। (শ্রীমদ্ভগ্বতগীতা, দ্বিতীয় অধ্যায়, ২২)]
-
যেখানে সংসার ক্ষণিকের আনন্দ দেয়, যা মানুষকে আরেকটি বিনাশশীল শরীর পরিগ্রহ করতে উত্সাহী করে। সেখানে মোক্ষ এই সংসারের গণ্ডী থেকে মুক্ত হয়ে চির আনন্দ ও শান্তির বিশ্বাস প্রদান করে। হিন্দুধর্মের বিশ্বাস যে অনেকগুলি জন্মান্তরের পর অবশেষে জীবাত্মা মহাজাগতিক আত্মায় (ব্রহ্ম/পরমাত্মা) মিলিত হতে ব্যাকুল হয়।
জীবনের চরম লক্ষ্যকে (চরম লক্ষ্য বলতে এখানে মোক্ষ অথবা নির্বাণ অথবা সমাধি) বিভিন্ন ভাবে বোঝানো হয়েছে: যেমন ঈশ্বরের সঙ্গে একাত্মতার বোধ; যেমন ঈশ্বরের সঙ্গে অবিছ্যেদ্য সম্পর্কের বোধ; যেমন সমস্ত বস্তুর সম্পর্কে অদ্বৈত বোধ; যেমন আত্ম বিষয়ক বিশুদ্ধ নিস্বার্থতা ও জ্ঞান; যেমন নিখুঁত মানসিক শান্তিলাভ; এবং যেমন পার্থিব বাসনার থেকে অনাসক্তি বোধ। এই ধরনের উপলব্ধি মানুষকে সংসার এবং পুনর্জন্মের বন্ধন থেকে মুক্ত করে। আত্মার অবিনশ্বরতায় বিশ্বাস থাকার ফলে, মৃত্যুকে পরমাত্মার তুলনায় নেহাত্‍ই তুচ্ছ মনে হয়। অতঃপর, একজন ব্যক্তি যার কোন ইচ্ছা বা উচ্চাকাঙ্ক্ষা বাকি নেই এবং জীবনের কোন দায়িত্বই বাকি নেই অথবা একটিও রিপু দ্বারা আক্রান্ত নয়, সে প্রায়োপবেশন (যার আক্ষরিক অর্থ হল মৃত্যু কামনায় উপবাসের মাধ্যমে দেহত্যাগ) দ্বারা মৃত্যুকে আলিঙ্গন করতে পারে।

মৃত্যুর সময় কি ভাববেন ?
গীতায় ৮/৬ নং শ্লোকে ভগবান বলেছেন,
''দেহ ত্যাগ করার সময় যেভাবে ভাবিত
হয়ে একজন চিন্তা করে , পরবর্তী জীবনে
নিঃসন্দেহে সেই ভাব সম্পন্ন দেহ সে
প্রাপ্ত হবে''।
যদি কেউ মনে করে যে মৃত্যুর সময়
ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণকে স্মরণ না করে , অন্য
কোন বিষয় যথা, পিতা - মাতা , স্ত্ৰী -
পুত্ৰ - কন্যা বা জড় বিষয় চিন্তা করলে
একই গতি হবে তা ঠিক নয় ।
উক্ত শ্লোকে তা প্ৰতিপন্ন হয়নি । মৃত্যুর
সময় কেউ যদি তার স্ত্রীকে চিন্তা
করতে করতে দেহ ত্যাগ করে , তবে সে
একটি স্ত্ৰীদেহ প্ৰাপ্ত হবে , তা
মনুষ্যকুলে হোক বা অন্য নিম্ন -
যোনিভূক্ত কুলেই হোক না কেন , সেটি
প্ৰকৃতির তিনটি গুণের প্রভাব অনুযায়ী
নিধারিত হয়।
১) যারা সত্বগুনসম্পন্ন, মৃত্যুর পর
স্বৰ্গলোক বা তার উপরে ব্ৰহ্মালোকে
দেহ লাভ করতে পারে ।
২) যারা রজোগুণ - সম্পন্ন অবস্থায়
দেহত্যাগ করে , তারা এই পৃথিবীতে
মানবদেহ লাভ করতে পারে ।
৩)যারা তমোগুণে অবস্থিত হয়ে দেহ
ত্যাগ করে , তারা আশি লক্ষ নিন্ম
যোনিসম্পন্ন দেহ প্ৰাপ্ত হয় ।
কারও যদি মাংসাহারে আসক্তি
থাকে , তা হলে মানব শরীরে সে আর
কতটুকুই রক্ত-মাংস খেতে পারে , ফলে
তার পিপাসা নিবারিত হয় না।
সুতরাং , উপরোক্ত গীতার শ্লোক
অনুযায়ী ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণের বহিরঙ্গা
মায়াশক্তি বা জড়া প্ৰকৃতি তাকে
পরবতী জীবনে এমন একটি উপযুক্ত শরীর
প্রদান করবে , যাতে সে প্রচুর পরিমাণে
মাংস আহার করতে পারে । হয়ত সে
একটি বাঘ বা সিংহের দেহ লাভ করতে
পারে ।
তেমন, কেউ যদি বলশালী মোটা
হওয়ার বাসনা করে তা হলে সে একটি
হাতির দেহ লাভ করতে পারে ।
এভাবেই একজন ব্যক্তি তার সারা
জীবনের কৰ্ম ও চিন্তা অনুযায়ী ''মৃত্যুর
সময়'' সেই বিশেষ বিষয়টিই স্মরণ করে ,
যার প্রতি সে সারা জীবনে
বিশেষভাবে অনুরক্ত বা আসক্ত ছিল ।
কেউ যদি তার গৃহের প্ৰতি অত্যন্ত
আসক্ত হয় , তা হলে মৃত্যুর পর সে তার
গৃহে একটি আরশোলা , ইদুর বা বিড়াল
হয়ে জন্মগ্ৰহণ করতে পারে ।
কেউ যদি তার চেয়ারের প্রতি আসক্ত
হয় , অৰ্থাৎ যে চেয়ারে বসে সে
কৰ্মজীবনে বড় বড় পদমৰ্যাদা লাভ
করেছে , সে হয়ত মৃত্যুর পর সেই চেয়ারেই
একটি ছারপোকা হয়ে জন্মগ্ৰহণ করতে
পারে । মানুষ এভাবেই কৰ্মফল অনুযায়ী
উন্নত বা নিম্নদেহ লাভ করে ।
অথাৎ , সারাটা জীবনে অত্যন্ত আসক্ত
হয়ে মানুষ যে জিনিসটি লাভ করা বা
সদা-সর্বদা জল্পনা - কল্পনা বা মন করে ,
মৃত্যুর সময়ে সে তাই স্মরণ করলে সে
অনুরুপ দেহ প্ৰাপ্ত হবে । একেই বলে
কৰ্মচক্ৰ অৰ্থাৎ জন্ম , মৃত্যু , জরা,
ব্যাধির মাধ্যমে চুরাশি লক্ষ যোনিতে
পরিভ্ৰমণ।
তাই ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন,
'' অন্তকালে চ মামেব স্মরন্মুক্তা
কলেবরম,
যঃ প্রয়াতি স মদ্ভাবং যাতি নাস্ত্যত্র
সংশয়ঃ''। ৮/৫
অনুবাদঃ ''মৃত্যুকালে দেহত্যাগের সময়ে
যে আমাকে স্মরণ করে , সে তৎক্ষণাৎ
আমার ভাব প্ৰাপ্ত হয় , এতে কোন সন্দেহ
নেই''।
এটিই হচ্ছে যথাৰ্থ পরীক্ষায় উত্তীৰ্ণ
হওয়ার অৰ্থাৎ মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তে ভগবান
শ্ৰীকৃষ্ণকে স্মরণ করার উপদেশ।
ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণকে মৃত্যুর পূৰ্ব মুহূর্তে
কে স্মরণ করতে পারে ?
উত্তর, কৰ্মী , জ্ঞানী এমন কি
যােগীরাও মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তে ভগবান
শ্ৰীকৃষ্ণকে স্মরণ করতে পারে না ।
একমাত্ৰ সম্পূৰ্ণরুপে শরণাগত শুদ্ধ ভক্তই
মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তে ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণের
সচ্চিদানন্দময় দিব্যরুপকে স্মরণ করতে
পারেন ।
কারও হৃদয়ে বিন্দুমাত্ৰ জড় কামনা -
বাসনা থাকা পৰ্যন্ত সে মৃত্যুর সময়ে
ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণকে স্মরণ করতে পারে না
। যিনি তাঁর মনসহ সমগ্ৰ ইন্দ্ৰিয়গুলিকে
সম্পূৰ্ণকাপে সারা জীবন ভগবান
শ্ৰীকৃষ্ণের সেবায় নিযুক্ত করেছেন ,
তিনিই একমাত্ৰ সমগ্ৰ জড় কলুষ থেকে
মুক্ত হতে পারেন ।
শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু বলেছেন, এই জড়
কলুষ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য একমাত্ৰ
পন্থা যুগধৰ্ম হরিনাম মহামন্ত্ৰ কীৰ্তন
করা,
''হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে'' ৷
সুতরাং , আমাদের সকলের কৰ্তব্য
মানব - জীবনের এই অপূৰ্ব সুযোগটি গ্ৰহণ
করা , যাতে মৃত্যুর সময়ে ভগবান,
শ্ৰীকৃষ্ণকে স্মরণ করে আমরা চিন্ময়
ভগবৎ রাজ্যে ফিরে যেতে পারি।।
হরেকৃষ্ণ।।
যারা তা জীবন দশায় বলে না,ইশ্বর সেই সময় ও ঐ মৃত ব‍্যক্তির পাশে থাকে,আর শবদেহ বহন কারীদের মুখ দিয়ে বলায় "বল হরি হরিবল" যাতে তার পাপ ৫০% কমে ।বাকীটা পরজন্মে কর্মফল হিসাবে ভোগ করে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201015072240