• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Services Offered

Horoscope

Getting an online horoscope or other any advice related to the Indian Astrology, Please feel free to Contact. In the horoscope service. you will get everything about the life and you can get the full report about everything. Also about the problem of your life, you can get the solution.

Service

vastu shastra

বাড়ি ও বাস্তু শাস্ত্র


প্রকৃতির শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি হচ্ছে মানুষ৷ জীবজন্তু, গাছপালা, কীটপতঙ্গ, জলচর প্রাণী থেকে মানুষ, কেউই প্রাকৃতিক নিয়মের ঊর্দ্বে নয়৷ অন্যান্য প্রাণীরা যেখানে প্রাকৃতিক নিয়মের বশবর্তী হয়ে যুগ যুগ ধরে প্রায় একই ভাবেই চলে আসছে, সেখানে মানুষ কিন্তু এক জায়গায় দাঁড়িয়ে নেই৷ উন্নত ও বিকশিত মস্তিষ্কের সাহায্যে মানুষ প্রাকৃতিক নিয়মের বিরুদ্ধে না গিয়েও জগত্‍ জয় করেছে৷ শুধু যে তারা সমাজ ও সভ্যতা সৃষ্টি করেছে- রোগকে জয় করে চলেছে, মহাবিশ্বের রহস্য উদঘাটনে বিভিন্ন গ্রহে রকেটও পাঠাচ্ছে৷ সবই প্রকৃতির নিয়ম মেনেই৷ একে কেউ পরিবর্তন করতে পারেনি৷ মানুষও নয়৷ মানুষ শুধু প্রকৃতির সেই নিয়মগুলোকে অনুধাবন করে তাকে কাজে লাগিয়েছে৷

এত উন্নত হয়েছে মানুষ তবুও প্রাকৃতিক বৃহত্তর শক্তির কাছে সে কত অসহায়৷ জীবজন্তুরা যেখানে অসহায় আত্মসমর্পণ করে সেখানে ঝড়, বন্যা, ভূমিকম্প, সুনামি, অনাবৃষ্টি, খরা, অগ্নিকাণ্ড ইত্যাদির ক্ষেত্রে বড়জোড় সে এগুলো থেকে কিভাবে কিছুটা বাঁচতে পারে তার চেষ্টাও করে চলেছে মানুষ জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রয়োগের মাধ্যমে৷ এইভাবে মানুষ এগিয়ে চলেছে ক্রমাগত৷ মানুষের এই সভ্যতা গড়ার লক্ষ্য জীবনকে সহজতর ও সুন্দরতর করা৷ এর জন্য চাই তার উপযু্ক্ত বাসস্থান কি শহরে, কি গ্রামে৷ এবং এই বাসস্থান বা বাস্তু এমনভাবে এবং এমন ভূমিতে করতে হবে তা যেন বিপদ আপদ থেকে, প্রকৃতির রোষ থেকে আমাদের বাঁচাতে পারে এবং আমাদের জীবনের বিকাশের সহায়ক হয়৷ কোন দিকে ঘড়বাড়ির সম্মুখভাগ হবে, কোনদিকে দরজা-জানলা থাকবে, রান্নাঘর ইত্যাদি থাকবে তারও একটা শাস্ত্র আছে এবং তা হচ্ছে বাস্তু শাস্ত্র৷
আপনার বাড়ি ও বাস্তু শাস্ত্র
বাস্তু কী ?
নির্মাণ শিল্পের বিজ্ঞানকেই বাস্তু বলা যেতে পারে। বা বলা যেতে পারে নির্মাণ শিল্পে বিভিন্ন বস্তুর সমন্বয়ে যে শক্তির সৃষ্টি হয়, তাই হল বাস্তু। বাড়ি বা অফিসে কোন জিনিস কীভাবে রাখা হবে বা কোথায় রাখা হবে, তার উপর নির্ভর করে ভালো ও খারাপ শক্তি নির্গত হয়। বাস্তুশাস্ত্র এমন এক শিল্প, যার মাধ্যমে এই ভালো ও খারাপ শক্তির মধ্যে সমতা রক্ষা করা যায়। ইমারত তৈরির পাশাপাশি, যেখানে সেটি অবস্থিত তার মাটি পরীক্ষা, সামনে দিয়ে যেভাবে রাস্তা গিয়েছে, ইমারতটি কোন দিকে মুখ করে রয়েছে, জলের ব্যবস্থা, আশেপাশের পরিবেশ সবকিছুই বাস্তু শাস্ত্রের মধ্যে অর্ন্তভুক্ত।
আমাদের প্রাচীন সাহিত্য ও ধর্মগ্রন্থতেও বাস্তুর উল্লেখ পাওয়া যায়। প্রাচীনকালের বাস্তু বিশেষজ্ঞ রাজ বল্লভের মতে ভালো বাড়ি শুধু নয়, ভালো জীবনের জন্যও বাস্তু মেনে চলা প্রয়োজন। তার জন্য যে যে বিষয়গুলির উপর তিনি গুরুত্ব দিতে বলেছেন, তা হল -
১. ইমারত যে শহরে নির্মাণ করা হবে, তারা অনুসারে তার উপযোগিতা
২. দিক নির্ণয়
৩. মাটি
৪. দিন
৫. বাস্তু পুরুষের অবস্থান অনুসারে নক্ষত্রের বিচার
আপনার বাড়ি ও বাস্তু শাস্ত্র
একটি ইমারতে মোটামুটি পাঁচটি মূল বিষয় থাকে। - জায়গা, বাতাস, জল, আগুন এবং মাটি। এই পাঁচটির মধ্যে সমন্বয় রক্ষা হলে সেখানকার বাসিন্দাদের মধ্যে শান্তি, সমৃদ্ধি ও সুস্বাস্থ্য বজায় থাকবে। বাস্তুমতে বলা হয়, ব্রহ্মা আমাদের শরীর আত্মার বসবাসের জন্য তৈরি করেছেন। সেখানে যেভাবে জল, বাতাস প্রভৃতির মধ্যে সমন্বয় রক্ষা করা হয়েছে, সেভাবেই আমাদের শরীরের বসবাসের জন্য মূল পাঁচটি উপকরণের মধ্যে সমন্বয় রক্ষা জরুরি।
এই বাস্তু শাস্ত্র যাঁরা রচনা করেছেন সেই প্রাচীন মুনিঋষিরা যে সমস্ত ব্যবস্থার কথা বলেছেন তা বিজ্ঞানসম্মত৷ তাঁরা বলেছেন, প্রতিটি বাস্তুর শক্তি রয়ে‌ছে এবং এই শক্তি আবার বাস্তুর সৃষ্টি করে যেগুলোকে তাঁরা জড় শক্তি ও জীব শক্তি হিসাবে আখ্যায়িত করেছেন৷ এখন দেখুন, পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞনী আইনস্টাইন কি বলেছেন? তিনি প্রমাণ করে দিয়েছেন, এই যে মহাবিশ্ব যা বস্তুর ভর এবং শক্তি দিয়েই তৈরি তা পরস্পর রূপান্তরযোগ্য৷ অর্থাৎ, ভর শক্তিতে এবং শক্তি ভরে রূপান্তরিত হতে পারে৷

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

Palmistry



হস্তরেখাবিদ্যা

হস্তরেখাবিদ্যা  হাত ও হাতের রেখা বিশ্লেষণের মাধ্যমে কারও মানসিক অবস্থা এবং ভবিষ্যৎ জীবনের শুভাশুভ নির্ধারণ করার বিদ্যা। প্রাচীন ব্যাবিলন ও কালদিয়া ( Chaldea) অঞ্চলে এ বিদ্যার শুরু বলে মনে করা হয় এবং সেখান থেকে তা সমগ্র পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ে।

হস্তরেখাবিদ্যা দুরকমের: ক. Cheirognomy বা হাতের বিশ্লেষণ এবং খ. Cheiromancy বা হস্তরেখার বিশ্লেষণ। প্রথমটিতে হাতের বিচার করা হয়। এতে হাতের ত্বক ও গঠন, বৃদ্ধাঙ্গুলসহ অন্যান্য আঙ্গুলের নমনীয়তা এবং দৈর্ঘ্য ও দূরত্ব বিশ্লেষণ করা হয়। কারও বৃদ্ধাঙ্গুল নমনীয় হলে তার দ্বারা বোঝায় যে, তার মনোবৃত্তিও নমনীয় এবং সে আপোষকামী। কিন্তু আঙ্গুলটি অনমনীয় হলে বোঝায় যে, সে আপোষহীন এবং নিজের সিদ্ধান্তে অনড়। এ ক্ষেত্রে বৃদ্ধাঙ্গুলের সঙ্গে অন্যান্য আঙ্গুলের দূরত্ব থেকেও ব্যক্তির অপর গুণাগুণ জানা যায়। অন্যান্য আঙ্গুল থেকে বৃদ্ধাঙ্গুল যদি বেশি দূরে অবস্থিত হয় তাহলে বুঝতে হবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি উদার প্রকৃতির ও বন্ধুভাবাপন্ন এবং অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল। কিন্তু যেহেতু ব্যক্তিটি স্বাধীনচেতা স্বভাবের তাই সে অন্যদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে মেলামেশা পছন্দ করে না। আবার সুবিন্যস্ত তর্জনী স্বাধীন মনোবৃত্তিকে সূচিত করে।

এ পদ্ধতিতে আঙ্গুলের মধ্যবর্তী ফাঁকের পরিমাণও বিশ্লেষণ করা হয়। তর্জনী ও মধ্যমার মধ্যে তুলনামূলকভাবে বেশি ফাঁক থাকলে বুঝতে হবে ব্যক্তিটি চিন্তাভাবনায় স্বাধীন এবং কেবল যুক্তিতর্কের সাহায্যেই কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। অনুরূপভাবে কনিষ্ঠা ও অনামিকার মধ্যে যথেষ্ট ফাঁক থাকলে তার দ্বারা বোঝায় যে, ব্যক্তিটি স্বাধীন মত অনুসারে কাজ করে থাকে। এ ধরনের ব্যক্তিকে দিয়ে তার মতের বিরুদ্ধে জোর করে কোনো কাজ করানো সম্ভব নয়। সে একাকী কাজ করতে পছন্দ করে, সহযোগী বা দলের সঙ্গে নয়। সব আঙ্গুলের মধ্যেই ফাঁক থাকলে বুঝতে হবে সে প্রচলিত নিয়মের বাইরে নতুন নতুন উপায়ে প্রথাবিরোধী কাজ করতে উৎসাহী। আবার আঙ্গুলের মধ্যে কোনো ফাঁক না থাকলে বুঝতে হবে ব্যক্তিটি প্রচলিত নিয়ম-কানুনের বাইরে যায় না এবং সে একজন কৃপণ ও স্বার্থপর।

Cheiromancy পদ্ধতিতে প্রধানত হস্তরেখা বিশ্লেষণ করা হয় এবং এ ক্ষেত্রে করতলের স্ফীতির (swelling or mount) সঙ্গে রেখাগুলির অবস্থানও বিচার করা হয়। হাতের রেখাগুলি মানুষের বিভিন্ন গুণাগুণ নির্দেশ করে। হাতের তালুতে বেশ কতগুলি লম্বা ও গভীর রেখা থাকে যেগুলিকে বলা হয় মাথা, হূদয় এবং জীবনরেখা। এছাড়া আরও কতগুলি রেখা আছে যেগুলি ভাগ্যরেখা, সূর্যরেখা ও বিবাহরেখা নামে পরিচিত। হস্তরেখাবিদ কারও হাত দেখার সময় প্রধান রেখাগুলি কত মোটা বা সরু, হাতের তালুতে কোথায় এগুলির অবস্থান, কোথায় এগুলির শুরু ও শেষ এবং এগুলি কোন কোন রেখার সঙ্গে মিলিত হয়েছে ইত্যাদি বিষয় বিচার করেন।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE

numerology



গণিত বিষয়ের আদিপুরুষ হিসেবে খ্যাত পীথাগোরাস গণিতকে সুপ্রতিষ্ঠিত করায় অনন্য অবদান রেখেছেন। দর্শন, ধর্ম, বিজ্ঞানে তার যশ ছিল অসামান্য। তবে তার সংখ্যাতত্ত্ব সম্পর্কে আমরা খুব কমই জানি।

পীথাগোরাস বিশ্বাস করতেন বিশ্বের সকল বস্তু সংখ্যা দ্বারা ব্যাখ্যা করা সম্ভব। সংখ্যা সম্বন্ধে তার দুর্বলতা ছিল অসীম।

কোন বিন্দুকে একহিসেবে ধরে পর পর বিন্দু বসালে একটি রেখা সৃষ্ট হবে। এজন্য রেখাকে ২ বিবেচনা করা হত। দৈর্ঘ্য, প্রস্থের ক্ষেএফল ধরা হত ৩ এবং বস্তুর ঘনত্বের পরিমান ৪। ঐ যুগে মানুষ শুধুমাত্র ১০ অবধি গণনা করতে পারত।

সংখ্যাগুলোকে তিনি ব্যাখ্যা করতেন এভাবে, ১ সমস্ত সংখ্যার আদি, একারণে ১ দ্বারা ঈশ্বর বোঝানো হয়েছে, ২ সংখ্যাটি নারীর প্রতীক, ৩ পুরুষের প্রতীক, ২(নারী)+৩(পুরুষ)=৫ যা বিবাহের সংখ্যা, ৪ ন্যায়ের প্রতীক এবং ১০ হচ্ছে জাদু সংখ্যা।
বিবাহ ও বন্ধু নির্বাচনে তিনি সংখ্যাতত্ত্বকে বিশেষ গুরুত্ত্ব দিতেন। এক যুবরাজ তার মতবাদে বিশ্বাসী ছিলেন। তিনি গণনা করে দেখলেন তার নামের সংখ্যা ২৮৪। অর্থাৎ ৫।

সংগীতের সংগে সংখ্যার যে নিবিড় সম্পর্ক তাও সংখ্যা তত্ত্বের অবদান। এসব কারণে যুগে যুগে সংখ্যা তত্ত্ব একটি জনপ্রিয় ও আকর্ষণীয় বিষয় হিসেবে বিবেচিত হয় , যার সংখ‍্যা হচ্ছে ৬।

সংখ্যা তত্ত্ব এবং মানুষের স্বভাব । ( জ্যোতিষ বিদ্যা )

আপনার জন্ম তারিখের উপর কোন সংখ্যার প্রভাব তা বের করার নিয়ম ঃ যেমন ৩০ মার্চ ১৯৯৪ = ৩০, ০৩, ১৯৯৪। বা, ৩+০+০+৩+১+৯+৯+৪ = ২৯ । বা, ২+৯ = ১১, বা, ১+১ =২ ।

আরেকটি উদাহরণ ঃ ১৩ জুন ১৯৭৫ = ১৩+০৬+১৯৭৫ বা, ১+৩+০+৬+১+৯+৭+৫ = ৩২ বা, ৩+২ =৫ । প্রথম উদাহরণে ২ এবং দ্বিতীয় উদাহরণে ৫ সংখ্যার প্রভাব আছে। এভাবে একটি তারিখের উপর সংখ্যার প্রভাব বের করতে হবে । সংখ্যাটি অবশ্যই একক সংখ্যা হতে হবে। দুটি সংখ্যা হতে সেই দুটো সংখ্যাকে আবার যোগ করে একটি একক সংখ্যা বের করতে হবে।

এবার এই একক সংখ্যার উপর ভিত্তি করে কোন একজন মানুষ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। নিম্নে কোন সংখ্যার প্রভাবে কি হয় সেটা বর্ণনা করা হোল। সংখ্যা ১ ঃ প্রথম সংখ্যাটি হল ঈশ্বর প্রতীক, এটি সূর্যের প্রতীক। সূর্য জেমন্ন শক্তিশালী তেমনি ১ সংখ্যাটিও শক্তিশালী । ► এরা জনমন জয় করে কোন কিছু গড়ে তোলে।

► তারা পৃথিবীতে একটা গভীর ছাপ রেখে যায় । ► এরা সংগঠন চালাতে পারে ভালো ► এদের দৈহিক ও মানসিক বল খুব বেশি। ► এদের লক্ষ সম্পর্কে স্পষ্ট জ্ঞান থাকে এবং দৃঢ় পায়ের এগিয়ে যায়। ► ছোট খাটো ব্যাপারে নজর দেয় না। তাবে সেটা উচিত নয়।

সব দিকে নজর দেওয়া উচিত । ► এরা খুব জেদী হয়। যা করবে বলে ঠিক করে সেটা সহজে ছাড়তে চায় না । ► তারা নিজ চিন্তা মতো কাজ করে যেতে পারলে জীবনে সফল হয় । সংখ্যা ২ ঃ সংখ্যা ১ কে পুরুষ এবং ২ কে নারী সংখ্যা ধরা হয়।

নারীদের ২ সংখ্যার প্রভাব থাকলে তার শক্ত এবং দৃঢ় হয়। ► এরা সহজে মত পালতায় বা মন পাল্টায় । ► এরা সেন্টিমেন্ট বা ভাবাবেগ দ্বারা চালিত হয় । ► এরা খুব লাজুক হয়। ► অপরের প্রতি এদের মনে দ্বৈত ভাব থাকতে পারে ।

► এরা সহজে ভুল করেও তা পাল্টে থাকে। ► এরা খুব ধৈর্যশীল হয়। এরা প্রতিবাদে প্রচণ্ড কঠিন কাজ করতে পারে। ► এরা জীবজন্তু এবং আরাম ভালোবাসে । ► অপরের কাজকে বড় করে দেখে বলে নিজের সম্পর্কে ততটা উচু মানসিকতা থাকে না।

► সব ঘটনা ও পরিবেশে খাপ খাইয়ে নিতে পারে বলে সহজে মনবল হারায় না। সংখ্যা ৩ ঃ ► এদের ইচ্ছা থাকে এদের কণ্ঠ স্বরকে সবার উপরে তুলে ধরতে । নিজের আদর্শকে তুলে ধরতে । ► এদের মধ্যে দর্শন, কাব্য, শিল্প, কলা প্রভৃতি ভাব বেশি থাকে। ► এরা নিরব দর্শক হতে পারে না।

নিজের মত প্রকাশ করতে চায়। ► এরা সংখ্যা ১ এর মতো উচ্চ আদর্শ এবং ২ এর মতো পরিবেশের সাথে মানিয়ে চলতে পারে। ►এরা খুব দয়াবান হয় কর্মচারীদের প্রতি। সহজে এদের মন জয় করতে পারে। ► এদের জীবন সম্পর্কে খুব আনন্দময় ও আশার ভাব থাকে।

► তারা ভালো খেলাধুলা, সিনেমা, অভিনয়, জ্ঞান প্রভৃতিতে উচ্চ প্রশংসা ভালোবাসে। ► এরা বেশি কথা বলে তাই অন্যের বিশ্বাস ঠিকমতো অর্জন করতে পারে না। ► বর্তমান সম্পর্কে খুব ভালো ভাবে তাই ভবিষ্যৎ সম্পর্কে এরা কম ভাবে। সংখ্যা ৪ ঃ এই লোকেরা হয় বাস্তববাদী ধরনের। এরা সহ্য করে তাই এদের বিশ্বাস করা যায়।

► নিয়ম মতো চলে এরা। পরিচ্ছন্ন এবং পূর্বে ভেবে কাজ করে। ► এরা কম কথা বলে। নিজের মত বা চিন্তা সহজে পাল্টে ফেলে না। ► ইদ্রিয় গুলো এদের কর্তব্য কাজ থেকে বিচ্ছুত করতে পারে না।

আত্মবিশ্বাস প্রবল। ► এদের বিশাল বিল্ডিং এর সাথে তুলনা করা হায়। এদের দৃঢ়টা প্রসিদ্ধ। ► নিজ সঙ্গী এবং দলের লোকেদের মধ্যে খুব ভালোবেসে কাজ করে। ► বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ ।

আবেগ খুব কম। প্রশংসা না পেলেও দীর্ঘ সময় কাজ চালিয়ে যায়। ► কল্পনা শক্তি কম থাকে এদের মনে। সংখ্যা ৫ ঃ এরা উচ্চ চিন্তাশীল লোক। আদর্শবাদী হয়ে থাকে।

সহজে মত পাল্টায় না। ► সব বিষয়ে কিছুটা করে জ্ঞান থাকে। কিন্তু সমস্ত জ্ঞান অর্জন করতে পারে না। ► এদের দৃষ্টি শক্তি প্রখর। সবকিছু সহজে, বুঝতে।

শিখতে পারে। ► এদের সাহস খুব বেশি থাকে কিন্তু লেগে থাকার ক্ষমতা কম থাকে। ► এদের বাস্তবে সফল হবার মতো নানা পথে ধ্যান ও বুদ্ধি থাকে। কিন্তু সব দিকে কাজ করতে গিয়ে কোন দিকে পূর্ণ কাজ করতে পারে না। ► এরা একটি বিষয়ে সকল সাধনা প্রয়োগ করলে সফল হয়।

► বন্ধন মুক্তি থাকতে চায়। চাকরি না করে ব্যবসা করতে চায়। সংখ্যা ৬ ঃ এরা খুব শান্তি প্রিয় হয়ে থাকে। শান্তির জন্য যেকোনো মূল্য দিতে রাজি থাকে। ► এরা বিশ্বাসী, সৎ, একরোখা হয়ে থাকে।

► এরা বন্ধু বা আত্মীয়দের সঙ্গ ভালোবাসে কিন্তু বন্ধু বা আত্মীয়দের ভালোবাসে না। ► এরা কঠিন বোঝা সহ্য করে এবং শান্তিপূর্ণ ভাবে পালন করে থাকে। ► প্রাচিন সাথীদের এরা প্রাণ দিয়ে ভালোবাসে এবং আঁকড়ে রাখতে চায়। ► এরা জীবন সম্পর্কে খুব ব্যালেন্সে দৃষ্টি ভঙ্গি রাখে। ► বন্ধুদের বিষয়ে নিজের থেকেও বেশি মাথা ঘামায়।

সংখ্যা ৭ ঃ বন্ধু নির্বাচনে এদের জীবনে সাফল্য আসে। দের জীবনে অনেক উত্থান পতন থাকে। ► টাকা জমাবার চেয়ে এরা মন ও দেহের উন্নতি কামনা করে থাকে। ► নানা বিচিত্র অভিজ্ঞতা এরা জীবনে লাভ করে থাকে। ► সহ্য ক্ষমতা এবং এরা শান্তিপ্রিয় হয়ে থাকে।

ধর্ম ভিরু হয়ে থাকে। ► এদের মধ্যে কল্পনা শক্তি এবং ভাববাদী উত্তেজনা হঠাৎ এসে যায়। ► প্রচণ্ড ঝড়ে এদের মানসিকতা নষ্ট হয় না। ► এরা অভ্যাস, কাজ কর্মে নিয়ম শৃঙ্খলা মেনে চলে। ► এরা প্রাচীন পথে চলে কিন্তু মনে বৈপ্লবিক কাজও পছন্দ করে।

সংখ্যা ৮ ঃ এটি হল চাকুরির সংখ্যা। এটি এক দিকে আত্মত্যাগী, তন্ত্র মন্ত্র সাধনার দিকে আকর্ষণ থাকে, অন্যকে সাহায্য করতে গিয়ে নিজের ক্ষতি অনেক সময় হয়ে যায়। এরা ভাব বাদী হয়। ► এদের মুক্ত ধ্যান ধারনার জন্য আকাঙ্খা থাকে তবে সে হয় না। এদের চাকরি করতে অথবা অন্যের হুকুম মেনে চলতে হয়।

► এরা চেষ্টা করলে চাকরিতে উন্নতি লাভ করে। ► এরা নিজে কি করবে সেই বিচার করে ধিরে ধিরে এগোয়। ► এদের কাছে মনুষ্যত্ব বা মানবতা শ্রেষ্ট ধর্ম। ► নিজের কাজ ভালো বুঝে , নিয়মানুবর্তিতা চায় কিন্তু নিজে পালন করে না। ► এদের ভাগ্য ভালো নয় দৈব ভাবে।

এদের ভাগ্য হয় কর্ম বা শ্রম দ্বারা। ► এরা ধীরে ধীরে কর্ম করতে ভালোবাসে। সংখ্যা ৯ ঃ এই সংখ্যাটি একটি ধাঁধার মতো সংখ্যা। এটি যেটি ঠিক বিপরীত প্রতিফলিত করে থাকে। ► এটি দুটি বিপরীত ভাবের প্রতীক কিন্তু শেষ পর্যন্ত এরা জীবন যুদ্ধে জয়ী।

► এরা জীবনে অনেক বাঁধা, আঘাত পায়। ► নিজে বিপদ ডেকে আনে এরা। অনেক বিপদ, দুর্ঘটনায় ভরা এদের জীবন। কিন্তু আদর্শ ও লক্ষে এরা স্থির। ► এরা পরিশ্রমী , ফলে হারজিত যাই হোক না কেন এরা উদ্যম হারায় না।

► উচ্চ আকাঙ্খা, উচ্চ আদর্শ, উচ্চ লক্ষের জন্য এরা জীবনে বিখ্যাত হতে পারে। ► এরা সৃজনশীল কাজ করে থাকে। এতে তাদের সাফল্য আসে। ► এরা কৌশলী , উপস্থিত বুদ্ধি যুক্ত, সচেতন মানুষ হয়ে থাকে। আমার আশে পাশের অনেকের স্বভাবের সাথেই এই তত্ত্ব সঠিক তার প্রমান পেলাম। কতটা সত্য এই তত্ত্ব । কিরোর সংখ্যা তত্ত্ব বইয়ে এর অনেক সংখ্যার ব্যাখ্যা দেওয়া আছে। আগামীতে হয়তো সংখ্যার উপর ভিত্তি করে গ্রহের প্রভাব নিয়ে লিখবো । এবার বলুন, কার মধ্যে কোন সংখ্যার প্রভাব বেশি ???? ।

আমরা সকলেই জানি সকল মানুষ একই ধরণের হন না। একেকজন মানুষের ব্যক্তিত্ব এবং সত্ত্বা আলাদা থাকে। যে কারণে সকলে একই রকমের চিন্তা ভাবনা করতে পারেন না বা করেন না। কিন্তু প্রশ্ন হলো কে কোন ধরণের মানুষ হবেন তা কি আগে থেকেই নির্ধারিত হয়ে যায়? মানুষের মধ্যকার আচার আচরণ জিনগত বৈশিষ্ট্য থেকে আসে। জ্যোতিষীরা বলেন মানুষের আচার আচরণ এবং চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের ওপরে জন্মতারিখ এর এক ধরণের প্রভাব রয়েছে। অনেকেই এই ধরণের কথার ওপর বিশ্বাস রাখেন না। কিন্তু একই জন্মগত তারিখের মানুষদের মাঝে আসলেই চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের বেশ মিল খুঁজে পাওয়া যায়। বিশ্বাস না হলে চলুন দেখে নেয়া যাক আপনার জন্মের তারিখের সাথে আপনার চারিত্রিক মিল খুঁজে পাওয়া যায় কিনা, আসুন, মিলিয়ে দেখি!
নিউমেরলজি বা সংখ্যাতত্ব জ্যোতিষশাস্ত্রের একটা শাখা। নিওমেরলজিতে জীবনের হিসেব নিকেশ চিরকালই বড় গোল মেলে! কখনও ফুর্তি আবার পরক্ষণেই বিষাদ। যদি এ অবস্থাকে বশে আনা যায় সংখ্যাতত্ত্ব প্রয়োগের মাধ্যমে ক্ষতি কি? দেখুন চেষ্টা করে, নিউমেরোলজি প্রয়োগ করে জীবনের হাল ফেরানো যায় কিনা। সংখ্যাতত্ত্ব চর্চা করতে হলে আপনার জন্ম ও কর্মসংখ্যা, প্রভাব ও কার্যকারিতা সম্পর্কে সবার আগে জানা প্রয়োজন। আপনি নিজেই নিজের জন্ম ও কর্মসংখ্যা, অনায়াসে বের করতে পারেন।
যেমন ধরুন মানবেন্দ্র সাহার জন্ম -- ৪-৩-১৯৮০ তে। এ ক্ষেত্রে জন্মসংখ্যা হলো ৪, কারো জন্ম তারিখ যৌগিক সংখ্যা হলে যেমন ১০, ২২, ১৫ ইত্যাদি হলেও অনায়াসে সংখ্যাগুলো পাশাপাশি যোগকরে জন্মসংখ্যা বের করা যায়। যেমন ১০=১, ২২=৪, ১৫=৬ ইত্যাদি। যাই হোক ৪-৩-১৯৮০- তে জন্মগ্রহণকারীর জন্মসংখ্যা ৪ এবং জন্ম তারিখের সবগুলো সংখ্যা একত্রে পাশাপশি লিখে যোগ করলেই বের হবে কর্মসংখ্যা। যেমন ৪ + ৩ + ১ + ৯ + ৮ + ০= ২৫ = ৭ এই ৭ কর্ম সংখ্যা এর অধিপতি গ্রহ দ্বারা পরিচালিত বা নিয়ন্ত্রিত হবে। সেই সঙ্গে সুখী জীবনের আভাস পাওয়া যায়। তবে ৪ হলো এমন একটা সংখ্যা যার প্রভাবের ফলে জীবনে বহু অপ্রত্যাশিত ঘটনা-দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থেকেই যায়। আর জন্মমাস মার্চ অর্থাৎ ৩ সংখ্যাটি শান্তির প্রতীক। এভাবে জন্মদিন, মাস বছরের সংখ্যার যোগফল বের করে তা মৌলিক সংখ্যায় পরিণত করেন দেখা প্রয়োজন তা শুভ কি না। যদি আপনার জন্ম ও কর্মসংখ্যা অশুভ হয় তবে সেটা ভুলে যেতে হবে। জন্ম ও কর্মসংখ্যার মতো প্রত্যেক মানুষের রয়েছে একটি নাম সংখ্যা। নাম সংখ্যাটি নিরূপন করা হয় নাম থেকে। এটি বের করতে হলে ইংরেজিতে নাম লিখে প্রতিটি অক্ষরের মান বসিয়ে পাশাপাশি যোগ করতে হবে। এই সংখ্যাটিকে বলা হয় নামসংখ্যা।
-
১ = AIJQY
২ = BKR
৩ = CGLS
৪ = DMT
৫ = ENH
৬ = UVW
৭ = OZ
৮ = FP
-
একটি উদাহরণ দেওয় হল বোঝার জন্য ---
ধরুণ জাতকের নাম ---
MANABENDRA SAHA
4+1+5+1+2+5+5+4+2+1 + 3+1+5+1
= 40 = 4
জাতকের নামসংখ্যা = 4
------
এখানে আমরা পেলাম ----
জাতকের জন্মসংখ্যা = ৪,
জাতকের কর্মসংখ্যা = ৭,
জাতকের নামসংখ্যা = ৪, এই সংখ্যা তিনটি থেকে জ্যোতিষী সংখ্যাতত্বের নিয়ম মেনে জাতক সম্পর্কে ভবিষ্যতবাণী করেন।
-------
নিউমেরলজি বা সংখ্যাতত্বে নাম ছাড়া কোন ব্যক্তিসত্তার কথা চিন্তাই করা যায় না। নাম থেকেই একজন ব্যক্তির শুভাশুভ অনেক কিছু বের করা যায়। আর এই নাম সংখ্যাটি যদি অশুভ হয় তবে প্রচুর সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও ব্যক্তির জীবনে নেমে আসে বিপর্যয়।নামে আপনি পরিচিত সে নাম যদি শুভ ফলদায়ক না হয় তবে প্রয়োজনে নামের বানান হেরফের করে অর্থাৎ কমিয়ে বা বাড়িয়ে নিয়ে তা শুভ করে নিতে পারেন।

সংখ্যাতত্ত্বের হিসাবে কেমন হবে প্রতিটি আদি সংখ‍্যার চরিত্র
===============================


সৌরমণ্ডলে মোট নয়টি গ্রহ আছে। এই নয়টি গ্রহ হলো- সূর্য, চন্দ্র, মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র, শনি, ইউরেনাস এবং নেপচুন। এই নয়টি গ্রহের প্রতিনিধি হচ্ছে ‘০১’ থেকে ‘০৯’ পর্যন্ত সংখ্যা। ‘০৯’-এর পরে যে সংখ্যা আসে, সেটা এই একক সংখ্যার পুনরাবৃত্তি করে। আপনার জন্মদিন যে তারিখে সেই তারিখ দিয়ে ‘আদিসংখ্যা’ বের করে নিজের ভাগ্য গননা করা হয়।

আদিসংখ্যা বের করার পদ্ধতি এখানে দেওয়া হলো ----
১০ = ১ + ০ = ১
২১ = ২ + ১ = ৩
১১ = ১ + ১ = ২
২২ = ২ + ২ = ৪
১২ = ১ + ২ = ৩
২৩ = ২ + ৩ = ৫
১৩ = ১ + ৩ = ৪
২৪ = ২ + ৪ = ৬
১৪ = ১ + ৪ = ৫
২৫ = ২ + ৫ = ৭
১৫ = ১ + ৫ = ৬
২৬ = ২ + ৬ = ৮
১৬ = ১ + ৬ = ৭
২৭ = ২ + ৭ = ৯
১৭ = ১ + ৭ = ৮
২৮ = ২ + ৮ = ১০ = ১ + ০ = ১
১৮ = ১ + ৮ = ৯
২৯ = ২ + ৯ = ১১ = ১ + ১ = ২
১৯ = ১ + ৯ = ১০ = ১ + ০ = ১
৩০ = ৩ + ০ = ৩
২০ = ২ + ০ = ২
৩১ = ৩ + ১ = ৪

আদিসংখ্যা ‘০১’ এর ভাগ্য
--------------------------
‘০১’ সংখ্যা সূর্যের প্রতিনিধিত্ব করে। ‘০১’ হচ্ছে আদিসংখ্যা, যার থেকে বাকি ‘০৯’-টি সংখ্যার সৃষ্টি হয়েছে। যে ব্যক্তির জন্ম ০১, ১০, ১৯, ২৮ তারিখে হয়েছে, তার আদি সংখ্যা হচ্ছে ‘০১’। এমন ব্যক্তি নিজে নিজেই সবকিছু বুঝে নেবে, নিজের কার্যক্ষেত্রে নতুন নতুন আবিষ্কার করবে আর কড়া মেজাজেরও হবে। তার স্বভাবে জেদ আর আত্মাভিমান থাকবে। এমন ব্যক্তি যে কাজই হাতে নিক না কেন, তাকে পূর্ণ করতে সর্বদা সচেষ্ট হয়ে থাকবে। ‘০১’ সংখ্যা দ্বারা প্রভাবিত ব্যক্তি উচ্চাভিলাষী হয়। কারো নিয়ন্ত্রণ পছন্দ করে না। যে কার্যক্ষেত্রেই পা রাখুক না কেন, সেখানেই প্রথম স্থান অধিকার করে নেয়। সংখ্যা ‘০১’ এর ব্যক্তিদের উচিত গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যান আর কাজ যে কোনো মাসের ০১, ১০, ১৯, ২৮ তারিখে শুরু করা। আর ২১ মার্চ থেকে ১৯ এপ্রিলের ভেতরে এই সংখ্যার ব্যক্তিদের বিশেষ উপলব্ধি প্রাপ্ত হয়। রবি আর সোমবার সৌভাগ্যবর্ধক দিন। এই সাল ততটা ভালো যাবে না। এই বছরে জীবিকা এবং কাজকর্মে যথেষ্ট ওঠানামা আর সংঘর্ষের মুখোমুখি হতে হবে। দাম্পত্য সম্পর্কেও চাপ থাকবে। একের পর এক সমস্যা আসবে। যদিও স্বাস্থ্যকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি সন্তুষ্টিজনক হয়ে থাকবে। সন্তানকে কেন্দ্র করে কিছুটা চাপের সৃষ্টি হবে। প্রেমের ব্যাপারে সাবধান। গোপন প্রেম-সম্পর্ক ফাঁস হয়ে পড়ায় সমস্যা দেখা দিতে পারে। প্রতিযোগিতায় সফলতা পাবেন।

আদিসংখ্যা ‘০২’ এর ভাগ্য
--------------------------
সংখ্যা ‘০২’ দ্বারা প্রভাবিত ব্যক্তি স্বভাবের দিক থেকে বিনম্র, কল্পনাশীল আর ভাবুক। সংখ্যা ‘০২’ দ্বারা প্রভাবিত ব্যক্তিদের নিজেদের মানসিক চাপের হাত থেকে মুক্তি পাবার চেষ্টা করা উচিত। এই দুর্বলতার জন্যই তাদের নানান রকমের বাধার মুখোমুখি হতে হয়। তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব দেখতে পাওয়া যায়। ০২, ১১, ২০ অথবা ২৯ তারিখ আর বিশেষ করে ২১ জুন থেকে ২২ জুলাইয়ের মধ্যে সময়টা এদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রবিবার, সোমবার আর শুক্রবার শুভ হয়। এই সাল ব্যবসায়িক দৃষ্টিতে আর কাজকর্মের দৃষ্টিতে ভালোই কাটবে। কাজকর্মে নতুন নতুন লক্ষ্য নির্ধারিত হবে। স্বাস্থ্যে ওঠানামা লেগে থাকবে। তবে ক্যারিয়ারের ক্ষেত্রে এগিয়ে চলার সুযোগ মিলবে। চারদিক থেকে এই বছরে ধনলাভ হতে থাকবে। চাকরিতে প্রোমোশন আর ভাগ্যোন্নতির সুযোগ এই বছরে ভালোই আসবে।

আদিসংখ্যা ‘০৩’ এর ভাগ্য
--------------------------
‘০৩’ সংখ্যার প্রতিনিধি গ্রহ হচ্ছে বৃহস্পতি। ‘০৩’ সংখ্যার ব্যক্তি হচ্ছে তারা যাদের জন্ম যে কোনো মাসের ০৩, ১২, ২১ অথবা ৩০ তারিখে হয়। ‘০৩’ সংখ্যার জাতক নিশ্চিতভাবে উচ্চাকাক্সক্ষী হয়। কোনো অধীনস্থ পদে এরা সন্তুষ্ট হতে পারে না। তাদের দৃষ্টি সর্বদা উঁচুতে ওঠার দিকেই থাকে। এরা অনুশাসনপ্রিয় হয়, কঠোরও হয়। এরা যে কোনো ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ স্থানে ঠিকই পৌঁছে যায়। এদের দুর্বলতা এদের মধ্যে একনায়ক হয়ে ওঠার প্রবৃত্তি কখনো কখনো বড় হয়ে পড়ে। সংখ্যা ‘০৩’ দ্বারা প্রভাবিত ব্যক্তিরা অত্যন্ত আত্মাভিমানী হয় এবং এরা অন্যের উপকার গ্রহণ করতে চায় না। স্বাধীন স্বভাবের হয় আর কোনো প্রকারের নিয়ন্ত্রণ সহ্য করতে পারে না। সংখ্যা ‘০৩’ এর ব্যক্তিদের নিজের প্ল্যান আর কোনো নতুন কাজ যে কোনো মাসের ০৩, ১২, ২১ বা ৩০ তারিখে শুরু করা উচিত, বিশেষত ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০ মার্চ অথবা ২২ নভেম্বর থেকে ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে করা উচিত। ‘০৩’ সংখ্যার ব্যক্তিদের জন্য সবচেয়ে শুভ দিন হলো মঙ্গলবার, বৃহস্পতিবার আর শুক্রবার। এই সাল শুভ ফলপ্রদ নয়। কাজ শেষ হতে হতে মাঝপথে আটকে যাবে। ব্যবসার পরিস্থিতিও যথেষ্ট ক্ষতিকারক হয়ে থাকবে। ভেবেচিন্তে কাজ না করলে পরিণাম অত্যন্ত বিপজ্জনক হতে পারে। বিদ্যার্থীরা অনুকূল ফল পাবে।

আদিসংখ্যা ‘০৪’ এর ভাগ্য
--------------------------
সংখ্যা ‘০৪’ দ্বারা প্রভাবিত ব্যক্তিদের স্বভাব চরিত্র বিচিত্র হয়। এরা সব কিছুকে উল্টে বা বিপরীত দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে। চার সংখ্যার ব্যক্তি হচ্ছে তারা, যাদের জন্ম যে কোনো মাসের ০৪, ১৩, ২২ বা ৩১ তারিখে হয়েছে। ‘০৪’ সংখ্যার ব্যক্তিদের গুরুত্বপূর্ণ কাজ যে কোনো মাসের ০৪, ১৩, ২২ আর ৩১ তারিখে শুরু করা উচিত তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি কাজ শুরু করা হয় ২১ জুন থেকে ৩১ আগস্টের মধ্যে। ‘০৪’ সংখ্যার ব্যক্তিদের শুভ দিন হলো শনিবার, রবিবার এবং সোমবার। এই বছরটা ক্যারিয়ার আর চাকরির ক্ষেত্রে নতুন সুযোগ প্রদান করবে। এই বছরে অধ্যয়নরত বিদ্যার্থীদের সফলতা আসবে। দাম্পত্য জীবন আর পারিবারিক জীবনে কিছুটা তারতম্যতার অভাব থাকবে। পরস্পরের ইগো সমস্যার কারণ হয়ে উঠবে। রাজনীতির ক্ষেত্রে প্রভাব-প্রতিপত্তি আর পরাক্রম বৃদ্ধি পাবে। এই বছরে উদ্যম নিয়ে কাজ শুরু করলে সফলতা নিশ্চিত। ধৈর্যহারা হবার সম্ভাবনা রয়েছে। এক্ষেত্রে সতর্ক থাকা উচিত।

আদিসংখ্যা ‘০৫’ এর ভাগ্য
--------------------------
সংখ্যা ‘০৫’ এর অধিষ্ঠাতা গ্রহ হচ্ছে বুধ। ‘০৫’ সংখ্যার ব্যক্তিদের জন্ম মাসের ০৫, ১৪, ২৩ তারিখে হয়। ‘০৫’ সংখ্যার ব্যক্তিদের পক্ষে শুভ দিন হলো বুধবার আর শুক্রবার। ‘০৫’ সংখ্যার ব্যক্তিদের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হলো এরা নিজেদের স্নায়বিক শক্তির ব্যয় করে ফেলে। যার ফলে দুর্বলতার শিকার হতে হয়। স্বভাব খিটখিটে হয়ে পড়ে। এই সাল মিশ্র ফল আনবে। পরিবারের কোনো বয়স্ক সদস্যের স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে পড়তে পারে। বিশেষ করে মৌসুমি রোগের প্রকোপ বজায় থাকবে। চাকরি ক্ষেত্রেও কাজকর্মের প্রতি বসদের সন্তুষ্টি বজায় রাখাটা মুশকিল হয়ে উঠবে। বেশি পরিশ্রম করতে হবে। সব মিলিয়ে ২০১৩ সাল সংঘর্ষ আর চ্যালেঞ্জে পরিপূর্ণ বছর হয়ে থাকবে। ব্যবসাতে বৃদ্ধি ঘটবে। নতুন প্রযুক্তির ব্যাপারে যা কিছু ভাবনাচিন্তা চলছে সেদিকে কিছুটা উন্নতি হবে, তবে কোনো ভালো নাও আসতে পারে। এই বছরে কাজ আর পরিবারÑ দুটোর মধ্যে সমন্বয় বজায় রাখাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে থাকবে।

আদিসংখ্যা ‘০৬’ এর ভাগ্য
--------------------------
যে সব ব্যক্তির জন্ম যে কোনো মাসের ০৬, ১৫, ২৪ তারিখে হয়েছে, তাদের আদিসংখ্যা ‘০৬’ হয়। ‘০৬’ সংখ্যার ব্যক্তিদের মধ্যে আকর্ষণ-শক্তি প্রচণ্ড মাত্রায় থাকে, ফলে লোকেরা এদের প্রতি আকৃষ্ট না হয়ে থাকতে পারে না। এদের সংস্পর্শে আসা লোকেরা এদের শ্রদ্ধার দৃষ্টিতে দেখে। এরা দৃঢ়। একবার যদি এরা নিজেদের কোনো লক্ষ্য ঠিক করে নেয়, তাহলে আর কোনো বাধাকে নিজেদের রাস্তায় আসতে দেয় না। এই বছরটা উন্নতির দ্বার উন্মুক্ত করে দেবে। সকল প্ল্যান-প্রোগ্রাম এই বছরে সাফল্যের মুখ দেখবে। উৎসাহবর্ধক সংবাদ আসবে। নতুন যানবাহন, সম্পত্তি, ভবন, ভূখণ্ড ইত্যাদি কেনার প্রোগ্রাম সফলতার দেখা পাবে। প্রেমে সাফল্য নিশ্চিত। সন্তানকে কেন্দ্র করে উৎকণ্ঠা দেখা দেবে। চাকরিতে ইচ্ছানুসার ট্রান্সফার আর পদোন্নতির যোগ আছে। যা কিছু কামনা করা হোক না কেন সেসব সহজে পাবার সম্ভাবনা রয়েছে। প্ল্যান করে কাজ করলে অনুকূল সময় দেখা দেবে সুনিশ্চিত।’

আদিসংখ্যা ‘০৭’ এর ভাগ্য
--------------------------
যেসব ব্যক্তির জন্ম যে কোনো মাসের ০৭, ১৬ অথবা ২৫ তারিখে হয়েছে, তাদের আদিসংখ্যা ‘০৭’ হয়। ‘০৭’ সংখ্যা দ্বারা প্রভাবিত জাতক উগ্র স্বভাবের হয়। এদের মধ্যে মৌলিকতা থাকে। ব্যক্তিত্বও অন্যদের থেকে আলাদা হয়। এরা কিছুটা অস্থির স্বভাবের হয়।
‘০৭’ সংখ্যার ব্যক্তিরা সফল লেখক, চিত্রকার আর কবি হয়ে ওঠে। এরা যে কোনো কার্যক্ষেত্রেই আগ্রহ দেখাক, তাতেই এরা সিদ্ধহস্ত হয়ে ওঠে। ‘০৭’ সংখ্যার ব্যক্তিদের উচিত নিজেদের যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ যে কোনো মাসের ০৭, ১৬ বা ২৫ তারিখে করা। রবিবার আর সোমবার হচ্ছে শুভ। এই বছরটা সমস্যাই নিয়ে আসবে। চাকরিজীবী হলে ইচ্ছার বিপরীত স্থানে ট্রান্সফার হতে পারে। ষড়যন্ত্রের মুখে পড়তে পারে। এই সময় অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করে চলতে হবে। ব্যবসার পরিস্থিতি স্বাভাবিকই থাকবে। কিন্তু ছুটোছুটি অত্যন্ত বেশি করতে হবে। শরীর-স্বাস্থ্যের ওপরে সজাগ দৃষ্টি রাখা দরকার। বিদ্যার্থীরা এই বছরে তেমন একটা সাফল্য পাবে না।

আদিসংখ্যা ‘০৮’ এর ভাগ্য
--------------------------
এই সংখ্যার প্রভাব সেই সব ব্যক্তির ওপরে পড়ে, যাদের জন্ম যে কোনো মাসের ০৮, ১৭ বা ২৬ তারিখে হয়। ‘০৮’ সংখ্যার ব্যক্তিরা নিজেদের জীবনকালে ভুল বোঝাবুঝির শিকার হয়ে পড়ে। সম্ভবত এই কারণেই এরা একাকীত্ব অনুভব করে। এরা কট্টরপন্থি হয় আর নিজেদের বিচারধারার বিরোধিতা এরা সহ্য করে না, যার ফলে এদের বেশ কিছু শত্রুও তৈরি হয়। ‘০৮’ সংখ্যার ব্যক্তিদের উচিত, নিজেদের যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ যেন যে কোনো মাসের ০৮, ১৭ বা ২৬ তারিখে শুরু করা হয়। শনিবার হচ্ছে এই সংখ্যার জাতকদের পক্ষে শুভ দিন। এই বছরটা উন্নতির সংকেত প্রদান করছে। সময় অত্যন্ত অনুকূল সেটার ভরপুর লাভ ওঠান। ব্যবসাতে এই সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ করলে মুনাফা বাড়বে। চাকরির ক্ষেত্রে চারদিকেই প্রশংসা হবে। কাজকর্মে নতুন পদ্ধতি গ্রহণ করবেন, যেটা সবার দ্বারাই প্রশংসিত হবে। ইন্টারভিউ, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাতেও সফলতা আসবে। তবে শত্রুপক্ষ ঈর্ষা আর দ্বেষ পালন করবে, কিন্তু তাতে কোনো ক্ষতিই হবে না।

আদিসংখ্যা ‘০৯’ এর ভাগ্য
--------------------------
যে সব ব্যক্তির জন্ম যে কোনো মাসের ০৯, ১৮ বা ২৭ তারিখে হয়, বিশেষ করে যাদের জন্ম তারিখ মঙ্গলের অবস্থানকাল অর্থাৎ ২১ মার্চ থেকে ১৯ এপ্রিল আর ২৩ অক্টোবর থেকে ২১ নভেম্বরের মধ্যে পড়ে, তখন আদিসংখ্যা ‘০৯’ বিশেষ প্রভাবশালী হয়। ‘০৯’ সংখ্যার ব্যক্তিরা যা কিছু পায়, তার জন্য ওদের কঠিন সংঘর্ষ করতে হয়। নিজেদের জীবনের শুরুতে কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়। নিজেদের কঠোর পরিশ্রম আর আত্মবিশ্বাসের মাধ্যমে জীবনে সফলতা আসে। নিজেদের ওপরে অন্য কারো প্রভুত্ব মেনে নিতে পারে না। শত্রুদের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। আপন লোকেরাই এই বছরে পিঠে ছোরা বসিয়ে দিতে পারে। আপন-পর পরীক্ষা করে প্রতিটি পদক্ষেপ নিতে হবে। আমদানি কম হবে আর খরচ হবে বেশি। ব্যবসাতে কোনো বড় অর্ডার বা কন্ট্রাক্ট হাত থেকে চলে যেতে পারে। সংযম আর ধৈর্য ধরে কাজ করুন। এই বছরে উতলা ভাব আর তাড়াহুড়ো করাটা বিপজ্জনক প্রমাণিত হতে পারে।

A থেকে Z এর মান কিরুপ হবে তা নিচের ছকে দেখানো হলো।

-KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

Janam Kundli

জন্মকুন্ডলী

জন্ম রাশির যে ১২ টি ঘর বানানো হয় তাকে ভাব বা ভবন বলে ।

প্রথম ভাব দ্বিতীয় ভাব তৃতীয় ভাব চতুর্থ ভাব পঞ্চম ভাব ষষ্ঠ ভাব সপ্তম ভাব অষ্টম ভাব নবম ভাব দশম ভাব একাদশ ভাব দ্বাদশ ভাব ।

প্রথম ঘরে লগ্ন দ্বিতীয় ঘরে তৃতীয় ঘরে শক্তি চতুর্থ ঘরে সুখ পঞ্চম ঘরে সন্তান ষষ্ঠ ঘরে শ্ত্রু সপ্তম ঘরে স্ত্রী অষ্টম ঘরে মৃত্যু নবম ঘরে ভাগ্য দশম ঘরে কর্ম একাদশ ঘরে আয় দ্বাদশ ঘরে ব্যয় ।

মেষের অধিপতি মঙ্গল বৃষের অধিপতি শুক্র মিথুন অধিপতি বুধ কর্কটের অধিপতি চন্দ্র সিংহের অধিপতি সূর্য কন্যার অধিপতি বুধ তুলার অধিপতি শুক্র বৃশ্চিকের অধিপতি মঙ্গল ধ্নুর অধিপতি বৃহস্পতি মকরের অধিপতি শনি কুম্ভের অধিপতি শনি মীনের অধিপতি বৃহস্পতি ।

গ্রহের কার্যকাল

সূর্য এক মাস চন্দ্র ২ ২/৪ দিন মঙ্গল ৪৫ দিন বুধ ৩০ দিন বৃহস্পতি ১৩ মাস শুক্র ১ মাস শনি ২ ১/২ বছর রাহু কেতু ১ ১/২ বছর ।

সৌর মণ্ডলে স্থিত নব গ্রহ ,নক্ষত্র আর রাশি মানব জীবনের উপর বিরাট প্রভাব বিস্তার করে । গ্রহ নক্ষত্রের প্রভাব মানব জীবনে ওঠা পড়া হয় । এর প্রভাবে জীবনে অনেক সুখ দুঃখের ঘটনা ঘটে । ব্যক্তির জন্মের সময় কোন গ্রহ প্রভাব শালী ছিল , কোন রাশি নক্ষত্র তে তার জন্ম হয়েছে তা দেখে জ্যোতিষীরা তার জন্ম কুণ্ডলী তৈরি করে ।

জন্ম কুণ্ডলী হল এমন একটি জিনিষ যার দ্বারা জাতকের ভুত , ভবিসৎ বর্তমান সম্পর্কে ধারনা করা যায় । জন্ম কুণ্ডলী তে দেওয়া গ্রহের অবস্থান অনুযায়ী এক জন জ্যোতিষী একথা বলতে পারেন তার সুসময় কখন আসবে বা আর্থিক সুসময় বা বিপদ কখন আসবে । তার পারিবারিক জীবন কেমন হবে ?

জীবন কালে ঘটিত সব ঘটনা, রোগ , উন্নতি , অবনতি , বিবাহ , মৃত্যু , ইত্যাদি মহাকাশের অবস্থিত গ্রহ নক্ষত্রের দ্বারা সৃষ্ট । দশা অন্তর দশা তে গ্রহ তার সুফল বা কুফল পাবে তা ধরা যায় ।


গ্রহের দিক

সূর্য পূর্ব দিক শনি পশ্চিম দিক বুধ উত্তর দিক মঙ্গল দক্ষিণ দিক শুক্র অগ্নি কোণ রাহু নৈঋত কোণ চন্দ্র বায়ু কোন বৃহস্পতি ঈশান কোণ ।

নক্ষত্র

১ অশ্বিনী কেতু ২ ভরণী শুক্র ৩ কৃতিকা সূর্য ৪ রোহিণী চন্দ্র ৫ মৃগশিরা মঙ্গল ৬ আদ্রা রাহু ৭ পুন বসু বৃহস্পতি ৮ পুস্যা শনি ৯ অশ্লেষা বুধ ১০ মঘা কেতু ১১ পূর্ব ফাল্গুনী শুক্র ১২ উত্তর ফাল্গুনী সূর্য ১৩ হস্তা চন্দ্র ১৪ চিত্রা মঙ্গল ১৫ স্বাতী রাহু ১৬ বিশাখা বৃহস্পতি ১৭ অনুরাধা শনি ১৮ জ্যেষ্ঠা বুধ ১৯ মুলা কেতু ২০ পূর্বসারা শুক্র ২১ উত্তরসারা সূর্য ২২ শ্রবনা চন্দ্র ২৩ ধনিষ্ঠা মঙ্গল ২৪ শতভিসা রাহু ২৫ পূর্ব ভাদ্রপদ বৃহস্পতি ২৬ উত্তর ভাদ্রপদ ২৭ বেবতি কেতু

দ্বাদশ ঘরের ফলাফল

১ তনু ভাব রুপ রং আকৃতি স্বভাব স্বাস্থ্য সুখ দুঃখ শারীরিক গঠন

২ ধন ভাব আর্থিক অবস্থা ,কোষ ,কুটুম্ব ,চোখ ,বানী , কণ্ঠ

৩ পরাক্রম ভাব পরাক্রম উদ্যম শৌর্য সাহস ভাই বোন গলা কাঁধ কান

৪ সুখ ভাব সুখ , মা পৈতৃক সম্পত্তি কৃষি গৃহস্থ জীবন বাড়ি বুক

৫ সন্তান ভাব ছেলে মেয়ে বিদ্যা

৬ শত্রু ভাব রোগ , শত্রু ভয় মামা মামি মাসি ঝগড়া

৭ ভার্যা ভাব স্ত্রী সুখ বিদেশ যাত্রা কাম বিচার ক্রয় বিক্রয় ,জেঠিমা

৮ মৃত্যু ভাব মৃত্যু গুপ্ত ধন , পূর্ব জন্ম দুঃখ শশুর বাড়ি ইন্দ্রিয়

৯ ধর্ম পুণ্য বিদেশ যাত্রা ,শালা , জামাই বাবু ,

১ ০ কর্মভাব পিতৃ সুখ ব্যবসা চাকরি প্রতিষ্ঠা শাশুড়ি গুরু হৃদয়

১১ লাভ বাহন সুখ লাভ মিত্র , জামাই , পুত্র বধু ,

১২ ব্যয় ক্ষতি শয়ন যাত্রা‍ ঋণ মানষিক পীড়া

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apncco.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

Kabojam

Bogolamukhi, Moha Mritunjoy, Projapoti, Maha Sankat Mochan, Nil Saraswati, Donoda Kuber Koboj, Aporajita Koboj, Kalsorpo Kabajam etc we are providing.

Mantram and Jantram

বৈদিক মন্ত্র ও যন্ত্রম সংস্কৃত শব্দ "মন্ত্র"এর জন্ম হয়েছে "মন" এবং "ত্রা" শব্দ দুটি থেকে। মন হল আমাদের শান্তির উৎসস্থল, আর "ত্রা" শব্দের অর্থ হল পদ্ধতি। অর্থাৎ যে পদ্ধতিতে মনকে আনন্দে রাখা যায়, তাই হল মন্ত্র। তাই তো মন এবং জীবনকে আনন্দে রাখতে মন্ত্রের সাহায্য নিতেই হবে। সহজ কথায়, গঙ্গার প্রকৃত রূপ দেখতে হলে যেমন গাঙ্গোত্রী যেতে হয়, তেমনি প্রকৃত আনন্দকে উপভোগ করতে গেলে তার উৎসস্থলে পৌঁছাতে হবে। আর আনন্দ অভিমুখে যাত্রা যে মন্ত্রোচ্চারণ ছাড়া সম্ভব নয়! এবার বুঝতে পেরেছেন তো শব্দ-মন্ত্র-আনন্দ, সবই এক সূত্রে বাঁধা। শব্দ তৈরি করে মন্ত্রকে, আর মন্ত্র জন্ম দেবে আনন্দের। তাই তো জীবনেকে আর্থবহ এবং সুন্দর করে তুলতে আজ থেকেই এই ৬ টি মন্ত্র পাঠ শুরু করুন। দেখবেন আপনার জীবনে কোনও দিন দুঃখ জায়গা করে নিতে পারবে না। কী কী মন্ত্রে লুকিয়ে আছে খুশি মনের চাবিকাঠি? চলুন জেনে নেওয়া যাক সে সম্পর্কে। ১. "ওম সার্বেশম সাভাস্তির ভবতু" (শান্তির মন্ত্র): মনে মনে সারা দিন ধরে এই মন্ত্রটি জপ করতে থাকুন। দেখবেন মন শান্ত হবে। মনোযোগ বাড়বে, মন ভাল চিন্তায় ভরে যাবে এবং অবশ্যই জীবনে শান্তি নিয়ে আসবে। যেদিন অফিসে একটু ঝামেলার কাজ থাকবে অথবা যদি কোনও কাজের কারণে মন অশান্ত হয়ে ওটে, তাহলে এই মন্ত্রটি পাঠ করতে শুরু করবেন। দেখবেন নিমেষে মন চাঙ্গা হয়ে উঠবে। ২. গায়ত্রী মন্ত্র: "ওম ভুর ভবসোহা, তথ সাভিতুর ভারেন্নিয়াম, ভার্গো দেবাসায়া ধিমাহি, ধিয়ো ইয়ো না প্রাচোদায়া"- এই মন্ত্রটি পাঠ করলে কী হতে পারে জানেন? ঋক বেদে উল্লেখ রয়েছে গায়েত্রী মন্ত্র পাঠ করলে আমাদের সব ক্ষত, তা মনের হোক, শরীরের হোক কী মস্তিষ্কের, সব ধরনের যন্ত্রণার উপশোম ঘটে। সেই সঙ্গে মন, খারাপ চিন্তা থেকে মুক্তি পায়। ফলে আমাদের শরীর পজেটিভ এনার্জিতে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে এবং সর্বপরি এই মন্ত্র আমাদের আশেপাশের পরিবেশে উপস্থিত নেগেটিভ এনার্জিকেও শেষ করে দেয়। ফলে খারাপ কিছু ঘটার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। প্রসঙ্গত, মস্তিষ্ক এবং হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়াতেও এই মন্ত্রটির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। ৩. "ওম নমঃ শিবায়": দেবাদিদেব হলেন জীবনের উৎস। তার শরণাপন্ন হওয়া মানে সমস্ত দুঃখের অবশান ঘটবে। জীবন হয়ে উঠবে অনন্দে আলোকময়। তাই তো প্রতিদিন ভগবান শিবের এই মন্ত্রটি পাঠ করুন, দেখবেন জীবনের অর্থ খুঁজে পাবেন। সেই সঙ্গে মন শান্ত হবে, আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে, স্ট্রেস বা মানসিক চাপ কমবে, আশান্তি দূর হবে এবং জীবনে আপনি যা চান তা পাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হবে। ৪. "ওম গম গনপাতেয়া নামহ": এই মন্ত্রের অর্থ হল, "আমি ভগবান গনেশের সামনে নত হয়ে প্রর্থনা করছি, আমার জীবনের সব বাঁধা এবং যন্ত্রণা যেন দূর হয়।" বাস্তবিকই এই মন্ত্রটি পাঠ করলে সব ধরেনর বাঁধা একে একে সরতে থাকে। তাই যখনই মনে হবে আপনি থমকে গেছেন। নানা কিছু আপনাকে জীবনের পথে এগতে দিচ্ছে না, তখন এই মন্ত্রটি পাঠ করা শুরু করবেন। দেখবেন ফল মিলতে দেরি লাগবে না। শুধু তাই নয় , জীবনের লক্ষে পৌঁছাতে যখনই বাঁধার সম্মুখিন হবেন, তখনই ভগবান গনেশের এই মন্ত্রটি জপ করবেন। এমনটা করলে ফল যে পাবেনই, তা হলফ করে বলতে পারি। ৫. "ওম মানি পদমে হাম": প্রাচীন বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থ ঘেঁটে জানা গেছে এই মন্ত্রটি দিনে কম করে হাজার বার মনে মনে পাঠ করলে জীবনে কোনও দিন অশন্তির মেঘ দেখা যায় না। শুধু তাই নয়, মৃত্য়ুর সময় সেই ব্যক্তিকে যখন দাহ করা হয়, তখন চিতার ধোঁয়া এবং গন্ধ যারা যার কাছে পৌঁছায়, তার জীবনেরও সব পাপ ধুয়ে যায়। এবার বুঝতে পারছেন এই মন্ত্রটি কতটা শক্তিশালী। প্রসঙ্গত, এমনও বিশ্বাস আছে, এই মন্ত্রটি যিনি মন দিয়ে পঠ করবেন, তিনি জীবনে চলার পথে ভাল বন্ধু পাবেন, আত্মবিশ্বাসে পরিপূর্ণ থাকবেন, খারাপ কিছু ঘটবে না, কেউ ঠকাতে পারবে না এবং মনের সব ইচ্ছা পূরণ হবে। ৬. "ওম" মন্ত্র: এই মন্ত্রটির উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। মনকে ঠান্ডা করার পাশাপাশি নানাবিধ রোগকে দূর রাখতে ওম মন্ত্রের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। এক কথায় বলা যেতে পারে সুন্দর জীবনের চাবিকাঠি হল এই মন্ত্র। তাই তো প্রতিদিন ওম মন্ত্রের জপ করলে শত চেষ্টা করেও দুঃখ নিজের জায়গা করে নিতে পারবে না আপনার জীবনে। শ্রীযন্ত্রম্ স্থাপনের সুফল শ্রীযন্ত্রমকে বলা হয় সকল যন্ত্রের রাজা অর্থাৎ ‘যন্ত্ররাজ’। আক্ষরিক অর্থে শ্রীযন্ত্রমকে বলা হয় লক্ষ্মী লাভের এক এবং অদ্বিতীয় মাধ্যম। কিন্তু এই শ্রীযন্ত্রম শুধুমাত্র অর্থ বা লক্ষ্মীপ্রাপ্তির সহায়ক নয়, এই যন্ত্রমের দ্বারা বিদ্যা ক্ষেত্রকেও ভীষণ মাত্রায় উজ্জীবিত করা যায়। অধ্যয়ন কক্ষে এই শ্রীযন্ত্রম স্থাপন করলে সেটা বিদ্যার্থীদের মনোসংযোগ বৃদ্ধি পেতে সাহায্য করে। এই যন্ত্রমকে নানা নামে অভিহিত করা হয়। যেমন — ললিতা, রাজরাজেশ্বরী, মহাত্রিপুরসুন্দরী, বালা, পঞ্চমদশীয় এবং ষোড়শী। এছাড়াও এই শ্রীযন্ত্রম শ্রীবিদ্যা বা শতাক্ষরি পরমা বিদ্যা নামেও পরিচিত। একশত অক্ষরই এই যন্ত্রমের মূল মন্ত্র। বিদ্যা বা বুদ্ধির ক্ষেত্রে বুধের অধিপতি দেবী হলেন ত্রিপুরসুন্দরী এবং এই শ্রীযন্ত্রমের মধ্যেই তার অধিষ্ঠান। সেই কারণেই শিক্ষা ক্ষেত্রে এই শ্রীযন্ত্রমের ব্যবহারের কথা বলা হয়ে থাকে। বিদ্যা এবং জ্ঞানের দেবীর আরাধনার জন্য শ্রীযন্ত্রম মহত্ত্বপূর্ণ। বিদ্যার্থীরা তাদের অধ্যয়ন কক্ষে এই যন্ত্রম স্থাপন করলে তাদের মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পায়, জ্ঞান এবং বুদ্ধি লাভ করে ও উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি লাভ করে জীবনে সুপ্রতিষ্ঠিত হতে পারে। যাদের পড়াশোনায় মন বসে না বা মন অতিরিক্ত চঞ্চল হওয়ার ফলে কিছু মনে রাখতে পারছে না, সে রকম ছাত্রছাত্রীদের অধ্যয়ন কক্ষে যদি শ্রীযন্ত্রম স্থাপন করা যায় তাহলে সুনিশ্চিত একটা ভাল ফল পাওয়া যাবে। ACHARYA KUSH MUKHERJEE RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B) PIN NO 731224 GOLD MEDALIST WHATSAPP NO 9233172388 CONTACT NO 7001608953 ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/= MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER PLEASE LIKE&SARE Contact with me :www.apnc.co.in https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

Santiastayan and nobograha puja

Navagraha Rituals (Poojas) is performed if the situation of the Grahas (planets) are inauspicious, negative, bad effective, bad houses or zodiac in your Kundali/ Horoscope. Performing Navagraha Pooja provides the required strength to the person to overcome the hardships and relief from his obstacles. It also make a person progressive, success in activities, make happiness in life, wealth and health etc. A Navagraha Shanti Pooja can be remotely performed for you by learned Bramhins (priests) under the guidance of our authentic astrologer.

Gem Testing

মেশিনে রত্ন পাথরের আসল-নকল পরীক্ষা এবং প্রতারণা। এমন একটি বিষয়ের ব্যাখ্যা দেবার আগে ছোট একটি বাস্তব ঘটনা শেয়ার করে নেই। দুবাই প্রবাসী আমাদের এক ক্লায়েন্ট তার ভাইয়ের মাধ্যমে আমাদের থেকে একটি পোখরাজ পাথর ক্রয় করে দুবাই নিয়ে যান। যেহেতু আমাদের প্রতিটা আসল পাথরের সাথে থাকে বাকি জীবনে কোন ভাবে নকল প্রমাণে সম্পূর্ণ লিখিত মূল্য ফেরত গ্যারান্টি, তাই পাথরটি বিক্রি করার কিছু দিন পরে আমাদের ঐ ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ করার পরে তিনি খুব হতাশা প্রকাশ করেন। আমি সম্পূর্ণ বিষয়টা তার কাছে জানতে চাইলে তিনি আমাকে বলে আমাদের পাথরটি ভালো না। আমি শুনে তাকে পাল্টা প্রশ্ন করলাম যে তিনি কি ভাবে জানতে পারলেন আমাদের দেওয়া পোখরাজ পাথরটি ভালো নয় এবং নকল। তখন তিনি জানালেন যে, দুবাইতে পাথর পরীক্ষা করার মেশিন রয়েছে এবং তিনি সেখান থেকে পাথরটি পরীক্ষা করে জানতে পেরেছেন যে পাথরটি ৯-১০ নম্বর গ্রেডের পাথর। আমাদের দেওয়া পাথরটি নাকি ১-২ নম্বর গ্রেডের পাথর নয়। এমন কথা শোনার পর তাকে আমি সর্ব প্রথম একটি মেশিনের ছবি দেখালাম। যে মেশিনটার নাম “Diamond Selector”। তাকে জিজ্ঞেস করলাম যে তাকে এ মেশিন দিয়ে কি তার পোখরাজ পাথরটি পরীক্ষা করে গ্রেডিং করা হয়েছে? তিনি আমাকে উত্তর বললেন হ্যাঁ। এমন উত্তর শুনে তাকে আমি একটা চার্ট দেখালাম। যেখানে মেশিনে মাপার পরে কোন আসল পাথরের হার্ডনেস (Hardness) কত সেটা দেওয়া আছে। কারন এক একটি রাশি রত্ন পাথর একেক ধরনের শক্ত হয়ে থাকে। তার মধ্যে হীরা হচ্ছে সব থেকে শক্ত, যার হার্ডনেস হচ্ছে দশে দশ। এর পরেই হচ্ছে নীলা, রুবি ও পোখরাজ পাথর। যার হার্ড নেস হচ্ছে নয়। তারমানে এই যে আমাদের আসল পোখরাজ পাথরটি মেশিনের হার্ডনেস টেস্টে নয়ের মধ্যে নয় পাওয়ার পরে সেই দোকানী ভালো রেজাল্টকে তার কাছে ঠিক উল্টো করে বলেছেন। এবং তিনি দেখিয়েছেন যে আমাদের পাথরটির গ্রেড ৯। মানে একেবারে খারাপ পাথর। এর একটাই কারন আর তা হল আমার ক্লায়েন্ট তার কাছ থেকে কেন পোখরাজ পাথরটি ক্রয় করেন নাই। সকল কিছু জানার পরে আমার ক্লায়েন্ট তার ভুল বুঝতে পারে এবং দুঃখ প্রকাশ করেন। তাহলে কি আসলেই মেশিন দিয়ে পাথরের গ্রেডিং করা যায়? যদি এক কথায় বলতে হয়, তাহলে উত্তর হচ্ছে “না”। পৃথিবীর এমন কোন মেশিন নেই যে মেশিনটি রত্ন পাথরকে পরীক্ষা করে বলে দেবে পাথরটি আসল অথবা নকল অথবা পাথরটির গ্রেড কেমন। তবে হ্যাঁ, বর্তমান আধুনিক যুগে বেশ কিছু ভালো মেশিন পাওয়া যায় যে গুলো রত্ন পাথরের বিভিন্ন দিক পরীক্ষা করে রেজাল্ট দিতে পারে।  এসকল মেশিন গুলোর মধ্যে … Gem Reflectometer: যা দিয়ে পাথরের মাঝে আলোর পরলে তা কিভাবে পাথর ভেদ করে বেড় হয় তা মাপা যায়  Presidium Gems Tester & Diamond Selector: এ দুটি মেশিন দিয়ে সাধারণত পাথরের হার্ডনেস কত সেটা মাপা যায়।

Nabagraha Upasana

যারা নবগ্রহের অশুভ শক্তিকে পরাভূত করে শান্তি আনয়ন করতে চান সেই সাধকের জন্য নবগ্রহ মন্ত্র ও নবগ্রহ গায়ত্রী মন্ত্র জপ করা অপরিহার্য। বিষ্ণুধর্মোত্তরে উল্লেখিত হয়েছে — “গোচরে বা বিলনে বা সে গ্রহারিষ্টসূচকাঃ। পূজয়ে তান্‌ প্রযন্তেন পূজিতাঃ স্যুঃ শুভপ্রদাঃ।।” অর্থাৎ— গোচরে বা জন্মকুণ্ডলীতে যে গ্রহ অনিষ্টকারক, তার শান্তি করিয়ে প্রসন্নতা লাভ করানো প্রয়োজন। প্রসন্ন হয়ে সেই গ্রহ শুভ ফল প্রদান করেন। নবগ্রহ পূজা ও নবগ্রহের গায়ত্রী মন্ত্র জপের দ্বারা গ্রহগণের শান্তি অতি শীঘ্রই হয়ে থাকে।

সূর্য্য

মন্ত্র – ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্য্যায়। জপ সংখ্যা – ৬০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভাস্করায় বিদ্মহে মহাতেজায় ধীমহিঃ তন্নঃ সূর্যঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ জবাকুসুমসংকাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্। ধ্বান্ত্যারিং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোঽস্মি দিবাকরম্॥
ইষ্টদেবতা – মাতঙ্গী।
ধারণরত্ন – চুনী, ধূপ – গুগগুল, বার – রবিবার, প্রশস্ত সময় – সকাল৬.০৪- ১০ টা পর্যন্ত।

চন্দ্র

মন্ত্র – ওঁ ঐং ক্লীং সোমায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১৫০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ক্ষীরপুত্রায় বিদ্মহে অমৃতত্বায় ধীমহিঃ তন্নঃ চন্দ্রঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ দধিশঙ্খতুষারাভং ক্ষীরোদার্ণবসম্ভবম্। নমামি শশিনং ভক্ত্যা শম্ভোর্মুকুটভূষণম্॥
ইষ্টদেবতা – কমলা।
ধারণরত্ন – মুক্তা, ধূপ – সরলকাষ্ঠ, বার – সোমবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যা ৬-৭ পর্যন্ত।

মঙ্গল

মন্ত্র – ওঁ হুং শ্রীং মঙ্গলায়ঃ। জপ সংখ্যা – ৮০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ অঙ্গারকায় বিদ্মহে শক্তিহস্তায় ধীমহিঃ তন্নঃ ভৌমঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ ধরণীগর্ভসম্ভূতং বিদ্যুৎপুঞ্জসমপ্রভম্। কুমারং শক্তিহস্তঞ্চ লোহিতাঙ্গং নমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – বগলামুখী।
ধারণরত্ন – প্রবাল, ধূপ – দেবদারু, বার – মঙ্গলবার, প্রশস্ত সময় – সকাল ৯-১২ টা পর্যন্ত।

বুধ

মন্ত্র – ওঁ ঐং শ্রীং শ্রীং বুধায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সৌম্যরূপায় বিদ্মহে বাণেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ বুধঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ প্রিয়ঙ্গুকলিকাশ্যামং রূপেণাপ্রতিমং বুধম। সৌম্যং সর্বগুণোপেতং তং বুধং প্রণাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ষোড়োশী অথবা ত্রিপুরভৈরবী।
ধারণরত্ন – পান্না, ধূপ – সঘৃত দেবদারু, বার – বুধবার, প্রশস্ত সময় – বেলা৭-১১ টা পর্যন্ত।

বৃহস্পতি

মন্ত্র – ওঁ হ্রীং ক্লীং হুং বৃহস্পতয়ে। জপ সংখ্যা -১৯০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ আঙ্গিরসায় বিদ্মহে দণ্ডায়ুধায় ধীমহিঃ তন্নঃ জীবঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ দেবতানাং ঋষিণাঞ্চ গুরুং কনকসন্নিভম্। বন্দ্যভূতং ত্রিলোকেশং তং নমামি বৃহস্পতিম্॥
ইষ্টদেবতা – তারা।
ধারণরত্ন – পোখরাজ, ধূপ – দশাঙ্গ, বার – বৃহস্পতিবার, প্রশস্ত সময় – বেলা ১২ পর্যন্ত।

শুক্র

মন্ত্র – ওঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায়। জপ সংখ্যা – ২১০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভৃগুসুতায় বিদ্মহে দিব্যদেহায় ধীমহিঃ তন্নঃ শুত্রঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ হিমকুন্দমৃণালাভং দৈত্যানাং পরমং গুরুম্। সর্বশাস্ত্রপ্রবক্তারং ভার্গবং প্রণমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ভুবনেশ্বরী।
ধারণরত্ন – হীরা, ধূপ – গুগুল, বার – শুক্রবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা। ৬-৮ টা পর্যন্ত

শনি

মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সূর্যপুত্রায় বিদ্মহে মৃত্যুরূপায় ধীমহিঃ তন্নঃ সৌরিঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ নীলাঞ্জনসমাভাসং রবিপুত্রং যমাগ্রজম্। ছায়ায়া গর্ভসম্ভূতং তং নমামি শনৈশ্চরম্॥
ইষ্টদেবতা – দক্ষিণকালিকা।
ধারণরত্ন – নীলা, ধূপ – কৃষ্ণাগুরু, বার – শনিবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।

রাহু

মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং রাহবে। জপ সংখ্যা – ১২০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ শিরোরূপায় বিদ্মহে অমৃতেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ রাহুঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ অর্দ্ধকায়ং মহাঘোরং চন্দ্রাদিত্যবিমর্দকম্। সিংহিকায়াঃ সুতং রৌদ্রং তং রাহুং প্রণমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ছিন্নমস্তা।
ধারণরত্ন – গোমেদ, ধূপ – দারুচিনি, বার – শনি/মঙ্গল বার, প্রশস্ত সময় – সকাল ১১-১.৩০দুপুর পর্যন্ত।

কেতু

মন্ত্র – ওঁ হ্রীং ঐং কেতবে। জপ সংখ্যা – ২২০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ গদাহস্তায় বিদ্মহে অমৃতেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ কেতুঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ পলালধূমসঙ্কাশং তারাগ্রহবির্মদকম্। রৌদ্রং রৌদ্রাত্মকং ক্রূরং তং কেতুং প্রণমাম্যহং॥
ইষ্টদেবতা – ধূমাবতী।
ধারণরত্ন – ক্যাটস্ আই, ধূপ – মধুযুক্ত দারুচিনি, বার – শনি/মঙ্গল বার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।