• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

graha Ratna

ব্রম্ভমনি

গন্ধর্ব উপরত্ন এর মধ্যে সবচেয়ে দূর্লভ শ্রেণীর হলো ব্রহ্মমণি ৷ এই মণির একাংশ সবুজ এবং অপরাংশ গোলাপী কিংবা রক্তবর্ণ। হিন্দুরা একে পদ্মযোনি
ব্রহ্মার প্রতীক হিসাবে পূজা করেন৷
এই উপরত্বটি সিংহল, ব্রহ্মাদেশ,চীন, আমেরিকা, সাইবেরিয়া, ব্লাজিল,অক্টেলিয়া, মাডাগাস্কার প্রভৃতি দেশে পাওয়া যায় | এর মধ্যে কৃষ্ণবর্ণযুক্ত গঙ্ধর্বমণি ব্রহ্মদেশেই পাওয়া যায়। এই কৃষ্ণবর্ণের গন্ধর্বমণি খুব উজ্জল হয় না৷ ভারতের সিংভুম জেলায় অভ্রের খনিতে গ্রানাইট পাথরের মধ্যে গন্ধর্বমনি পাওয়া যায় |
*বর্ণ অনুযায়ী পাশ্চাত্য নাম*
এই গন্ধর্বমণির বর্ণভেদে পাশ্চাত্য দেশে বিভিন্ন নামে অভিহিত করা হয় । যেমন-- (ক) নীলবর্ণের গন্ধর্বমণির নাম ব্রেজিলীয় নীলা বা ইণ্ডিকোলাইট ৷
(খ) সবুজ বর্ণের গন্ধর্বমনির নাম ব্রেজিল পান্না বা ব্রেজিল এমারালড ৷
(গ) গোলাপী ও রক্তবর্ণের গন্ধর্বমণির নাম রুবেলাইট বা ব্রেজিল চুনি ৷
(ঘ) বেগুনী আভাযুক্ত লালবর্ণের গন্ধর্বমণির নাম সাইবেরাইট ৷
(ঙ)হলদে বা ফিকে সবুজ বর্ণের গন্ধর্বমণির নাম সিংহলীয় পিণ্ড বা সিলােনিজ পেরিডট ।
(চ) কালোবর্ণের গন্ধর্বমণির নাম স্করল৷
এই নামানুসারে উক্ত মণিগুলির উৎপত্তি স্থানের কথাও জানা যায়।
এই মণি অত্যন্ত তাপ সহ্য করতে পারে৷ কালো রঙের ও গাঢ় সবুজ রঙের গঙ্ধর্বমণিগুলিকে উচ্চমাত্রায় তাপ প্রয়োগে শ্বেতবৰ্ণ করা হয় ।
গঙ্ধর্বমণি উপাদানের কোনও স্থিরতা না থাকায় এর আপেক্ষিক গুরুত্বের - তারতম্য ঘটায় | বিভিন্ন বর্ণের গঙ্ধর্বমণিতে বিভিন্ন প্রকারের উপাদান থাকে | সাধারণ ধাতু হিসাবে পটাসিয়াম, সোডিয়াম, ও লিথিয়াম ক্ষারজ ধাতুর সঙ্গে প্রধান ধাতু - হিসাবে ম্যাগনেসিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম ও লোহার সঙ্গে সোহাগা (BORAX) এবং বালির সংমিশ্রণে গন্ধর্বমণি জন্মে |
রত্নবিশেষজ্ঞগণ উপাদান হিসাবে গন্ধর্বমণিকে তিন ভাগে বিভক্ত করে।
ক) ক্ষারপ্রধান গন্ধর্বমনি---এর বর্ণ সাধারনত লাল গোলাপি ও সবুজ বর্ণের হয়।
খ) লৌহ প্রধান ----এটি সাধারনত নীল ও কালো রঙের হয়ে থাকে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180710092323

গৌলোচন, গায়রোচন, গোরোচন (Gall Stone of the Cow)

গৌলোচন, গায়রোচন, গোরোচন
(Gall Stone of the Cow)

এটিকে সংস্কৃতে ও বাংলায় গোরোচন, হিন্দীতে গোলোচন ও গায়রোচন বলে৷ ইংরাজীতে বলা হয় গল্ স্টোন অব দি কাউ (Gall Stone of the Cow) |
বলদ বা গাভীর পিত্তের মধ্যে একটি পাথর ডিমের আকারে জন্মে থাকে৷ খোলার ন্যায় এতেও কতকগুলি পরত থাকে । এটি ত্রিকোণাকার, বর্গাকার বা গোল হয়ে থাকে ৷
গরুর পিত্তাশয় থেকে বার করার সময় মাংসের মতোই কোমল হয়ে থাকে| কিন্তু বাইরের বাতাস লাগলে পাথরের ন্যায় শত্ত হয়ে যায় ৷ বুড়ো বলদ বা যাঁড়ের পিত্ত থেকে বার করা গোরোচন সর্বশ্রেষ্ঠ হয়ে থাকে| বড়, ভারী এবং টাটকা পাথরী যেটি গাভীর উৎপন্ন হয়, সেটি গুণ ও উপকারিতার দৃষ্টিকোণ থেকে নিকৃষ্ট হয়ে থাকে ৷ এর স্বাদ কটু এবং ফিকে ৷ এর স্বভাব গরম, শুষ্ক ৷
*উপকারিতা--*~(১) এর দ্বারা শোথ ও বায়ুরোগ দূর হয় | এটি মানুষকে মোটা করে৷
(২) মূত্রবৃদ্ধি করে ও প্রদর দূর করে৷
(৩) শিশুরা অত্যন্ত ঘামলে এটি এক চাউল পরিমাণ নিয়ে মায়ের দুধের সঙ্গে ঘষে খাওয়ালে অত্যন্ত উপকার হয়।
(৪) দেহে কোনও দাগ হলে এটি ঘষে প্রলেপ দিলে দাগ দূর হয় ।
(৫) কোনও স্থান কেটে গিয়ে রক্তপাত হলে একে চূর্ণ করে ক্ষতস্থানে ছড়িয়ে দিলে রক্তপাত বন্ধ হয় এবং ক্ষত আরোগ্য হয় ।
*সাবধানতা*----- অধিকমাত্রায় অর্থাৎ ৩-৪ মাত্রায় সেবন করলে মানুষের মৃত্যূ হয়ে যেতে পারে৷ অতএব অধিকমাত্রায় সেবন নিষিদ্ধ আয়ুর্বেদ শাস্ত্র এর স্বভাব শীতল বলা হয়েছে৷ এটি অপরকে নিজের দিকে আকর্ষণ করার শক্তি রাখে, এর দ্বারা শরীর ও স্বাস্থ্য সুন্দর হয় | বিষ, গ্রহদোষ, পাগলামি, গর্ভপাত, রক্তদুষ্টি প্রভৃতি রোগসমূহ ও তজ্জনিত কষ্টকে দূর করে৷
হিন্দুদের তন্ত্র শাস্ত্রে (অপরকে প্রিয় করা এবং নিজের বশে আনা) প্রভৃতিতে, অপরকে নিজের প্রিয় করে তোলা ও বশীকরণকারী যন্ত্র, যাদুতে এটির অনেক বেশী প্রয়োগ করা হয় ৷ নিউমোনিয়া রোগেরও উপকার হয় । বর্তমানে কত্রিম গোলোচনও তৈরী হচ্ছে, কিস্তু এতে কোনও উপকার হয় না।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180709120811

কর্কেতন মনি

*কর্কেতন মনি (Orthoclase Felsper)*
এই মণিটির বৰ্ণ হয় রক্তবর্ণ,নীলবর্ণ, শ্বেতবর্ণ,ঈষৎ তান্রবর্ণ, চন্দ্রপ্রভ, পীতাভ, অগ্নিসদৃশ সমুজ্জ্বল বর্ণ এবং মধুর মতো বর্ণেরও হয়ে থাকে। এই রত্নটি স্নিগ্ধ, স্বচ্ছ, ঈষৎ পীতাভ সদৃশ বর্ণ এবং উজ্জ্বল ৷ এই রত্বটি দোষহীন
হলে শুভ ফল প্রদান করে৷ সবচেয়ে উৎকৃষ্ট কর্কেতন মণি মধ্যাহের সূর্যের মতো উজ্জ্বল ও প্রখর হয়। সোনার পাতে এটিকে জড়িয়ে আগুনের তাপ দিলে এই রত্নটির উজ্জ্বলতা বেড়ে যায় । স্বভাবে মণিটি রুক্ষ, বিদ্ধকরণে এর দীপ্তি নষ্ট হয় ৷ এই উপরত্নটির দীপ্তি মনে হবে যেন ভাসমান অর্থাৎ একস্থানে থাকে না৷ এর গর্ভে কোনও দীপ্তি থাকে না।
এই উপরত্নটি তৈরী হয় অ্যালুমিনিয়াম ও বালুকার সংমিশ্রণে। এটি সাধারণতঃ অর্ধস্বচ্ছ, কদাচিৎ স্বচ্ছ হতে পারে ৷ এটি উচ্চমাত্রায় উত্তাপ সহ্য করতে পারে না। এই উপরত্বটিকে দ্বিচ্ছায়া গুণবিশিষ্ট ও লঘু বলেই শাস্ত্রে মনে করা হয় ৷
``` *কৰ্কেতনের প্রকারভেদ*
এই উপরত্নটির যে সকল প্রকারভেদ আছে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা
করা হলো৷
(১) *চন্দ্রপ্রভ কর্কেতন* --এটি অর্ধস্বচ্ছ এবং বর্ণহীন উপরত্ন ৷ এর ওপর শ্বেত বা খুব ফিকা নীল বর্ণের একটি জ্যোতি যেন ভাসমান অবস্থায় থাকে৷ এইরকম হলে--তাকে আসল কর্কেতন জানতে হবে | কর্কেতন মণি যদি এইরূপ হয়,তবেই তা আসল কর্কেতন মণি ৷ কর্কেতন মণিকেই অনেকে চন্দ্রকাস্তমণি বলেন, কিন্তু তা
বলা ভুল৷
সিংহল দ্বীপে প্রচুর পরিমাণে চন্দ্রপ্রভ কর্কেতন জন্মায় ৷ এছাড়া অস্টেলিয়া, ব্রেজিল, আমেরিকা, সুইজারল্যাণ্ড প্রভৃতি দেশেও কর্কেতন পাওয়া যায় |
(২) *পীত (হলদে) বর্ণ কর্কেতন* (YELLOW ORTHOCLASE)--এই উপরত্বটি দেখতে ঈষৎ পীতাভ হয় ৷ এটি বেশ স্বচ্ছ, স্নিগ্ধ এবং বিচিত্র | এই উপরত্বটি মাদাগাস্কার দ্বীপে পাওয়া যায় | এই মণিটির মধ্যে লৌহের অস্তিত্ব আছে৷ পীত পোথরাজের নকল রূপে এই উপরত্বটি বাজারে বিক্রী হয় ৷
(৩) *হরিদ্বর্ণ কর্কেতন (AMARRONILE)--* এই উপরত্টি সবুজ বর্ণ বিশিষ্ট হয় ৷ এটি অস্বচ্ছ শ্রেণীর রত্ন। সবুজ বর্ণের ওপর পীতবর্ণের ছোপ ছোপ দাগ থাকে৷ কখনও কখনও এর মধ্যে ভাসমান জ্যোতিও দেখা যায়।
*(৪) মধুবর্ণ কর্কেতন (Kashmiri moonstone* )--এই উপরত্ন টি কাশ্মীরে জন্মে | সেই কারণে একে ইংরাজীতে কাশ্মীরিয়ান মুনস্টোন বলা হয়ে থাকে ৷ এই উপরত্বটি তামার মত কটাবর্ণের হয় এবং এর অঙ্গের ভাসমান জ্যোতির পরিমাণও খুব কম। (5) *নীলবর্ণ কর্কেতন ( BLACK MOONSTONE* )--এই উপরত্বটি কৃষ্ণাভ নীলবর্ণের হয়ে থাকে৷ এর ভাসমান জ্যোতি একমাত্র ব্রহ্মদেশে জন্মে | এটি দুৎপ্রাপ্য রত্ন বলা যায় ৷ কর্কেতন ধারণে রোগ নাশ হয় ৷ সুখ-সম্মান ও সম্পত্তি বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় ৷ পুণ্য বৃদ্ধি হয়, আয়ু বৃদ্ধি হয় এবং কুলমর্যাদা বৃদ্ধি পায় ৷
এই উপরত্বটি বর্ণভেদ অনুসারে পা পান্না এবং পীত পোখরাজের নকল হিসাবে বিক্রি হয়ে থাকে | রত্নবিশেষজ্ঞগণ এবং জ্যোতিষীগণ চন্দগ্রহের শান্তির জন্য শান্তির জন্য কখনও কখনও সাদা
বর্ণের কর্কেতন ধারণ করার ব্যবস্থা দিয়ে থাকেন।

সিংহল দ্বীপে প্রচুর পরিমাণে চন্দ্রপ্রভ কর্কেতন জন্মায় ৷ এছাড়া অস্টেলিয়া, ব্রেজিল, আমেরিকা, সুইজারল্যাণ্ড প্রভৃতি দেশেও কর্কেতন পাওয়া যায় | (5) *নীলবর্ণ কর্কেতন ( BLACK MOONSTONE* )--এই উপরত্বটি কৃষ্ণাভ নীলবর্ণের হয়ে থাকে৷ এর ভাসমান জ্যোতি একমাত্র ব্রহ্মদেশে জন্মে | এটি দুৎপ্রাপ্য রত্ন বলা যায় ৷ কর্কেতন ধারণে রোগ নাশ হয় ৷ সুখ-সম্মান ও সম্পত্তি বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় ৷ পুণ্য বৃদ্ধি হয়, আয়ু বৃদ্ধি হয় এবং কুলমর্যাদা বৃদ্ধি পায় ৷
এই উপরত্বটি বর্ণভেদ অনুসারে পা পান্না এবং পীত পোখরাজের নকল হিসাবে বিক্রি হয়ে থাকে | রত্নবিশেষজ্ঞগণ এবং জ্যোতিষীগণ চন্দগ্রহের শান্তির জন্য শান্তির জন্য কখনও কখনও সাদা
বর্ণের কর্কেতন ধারণ করার ব্যবস্থা দিয়ে থাকেন।
*উপকারিতা--*~(১) এর দ্বারা শোথ ও বায়ুরোগ দূর হয় | এটি মানুষকে মোটা করে৷
(২) মূত্রবৃদ্ধি করে ও প্রদর দূর করে৷
(৩) শিশুরা অত্যন্ত ঘামলে এটি এক চাউল পরিমাণ নিয়ে মায়ের দুধের সঙ্গে ঘষে খাওয়ালে অত্যন্ত উপকার হয়।
(৪) দেহে কোনও দাগ হলে এটি ঘষে প্রলেপ দিলে দাগ দূর হয় ।
(৫) কোনও স্থান কেটে গিয়ে রক্তপাত হলে একে চূর্ণ করে ক্ষতস্থানে ছড়িয়ে দিলে রক্তপাত বন্ধ হয় এবং ক্ষত আরোগ্য হয় ।
*সাবধানতা*----- অধিকমাত্রায় অর্থাৎ ৩-৪ মাত্রায় সেবন করলে মানুষের মৃত্যূ হয়ে যেতে পারে৷ অতএব অধিকমাত্রায় সেবন নিষিদ্ধ আয়ুর্বেদ শাস্ত্র এর স্বভাব শীতল বলা হয়েছে৷ এটি অপরকে নিজের দিকে আকর্ষণ করার শক্তি রাখে, এর দ্বারা শরীর ও স্বাস্থ্য সুন্দর হয় | বিষ, গ্রহদোষ, পাগলামি, গর্ভপাত, রক্তদুষ্টি প্রভৃতি রোগসমূহ ও তজ্জনিত কষ্টকে দূর করে৷
হিন্দুদের তন্ত্র শাস্ত্রে (অপরকে প্রিয় করা এবং নিজের বশে আনা) প্রভৃতিতে, অপরকে নিজের প্রিয় করে তোলা ও বশীকরণকারী যন্ত্র, যাদুতে এটির অনেক বেশী প্রয়োগ করা হয় ৷ নিউমোনিয়া রোগেরও উপকার হয় । বর্তমানে কত্রিম গোলোচনও তৈরী হচ্ছে, কিস্তু এতে কোনও উপকার হয় না।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180708091622

BLACK ONEX

কালো গোমেদক (Black Onyx) প্রথম দিকে এই রত্মটিকে সার্ডোনিক্স (Sardonyx) বলা হতো। এটি কালো অথবা বাদামী বর্ণবিশিষ্ট হয়ে থাকে। এই রত্নে কালো বা গাঢ় বাদামী বর্ণের উপর ডোরা দাগ দেখা যায়। এই দাগ কখনও আবার কখনো সোজা হয় এবং এক প্রান্তে থেকে অপর প্রান্ত পর্যন্ত প্রসারিত হয়ে থাকে । ভারতবর্ষেই এই রত্বটি পাওয়া যায় । প্রাচীনকাল থেকে এই রত্বটি বর্তমানকাল পর্যন্ত ভারতীয় স ভারতীয় সন্ন্যাসী এবং সাধুদের ধারণীয় রত্ন হিসেবে এটি বিশেষ ব্যবহার হয়ে আসছে।
উপকারিত-~-
(১)এই রত্ন ধারণে বিশেষভাবে মূর্ছা রোগ (fit) দূর হয়ে থাকে৷ (৩) যাঁদের জন্মকালে শনি অশুভ বা দুর্বল, তাদের পক্ষে এই রত্ন ধারণে ক্ষতি হয় ৷তাঁদের পক্ষে এই রত্ব ধারণ করা অনুচিত ৷ যাদের জন্মকালে শনি অশুভ বা দুর্বল, তাদেরপক্ষে এই রত্ন ধারণে ভূত-প্রেতাদির দ্বারা লাঞ্ছিত হতে পারেন। রাত্রে তারা ভয়ানক স্বপ্ন দেখবেন। লড়াই বিবাদ মামলা-মোকদ্দমা ইত্যাদি নানা কষ্ট জনিত কারণে তাদের মন সর্বদা চিন্তাগ্রস্ত থাকবে।
যে কাজে হাত দেবেন, তাদের সেই কাজই অশুভ হবে, অর্থহানির ঘটবে | শনি যাদের জন্মকালীন দুর্বল বা অশুভ হবে তাদের পক্ষে কালো বর্ণের গোমেদক এবং সাধারণ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180707073253

তুরমোলিন

তুরমোলীন (TOURMOLINE)
এই উপরত্নটির কথা আগেই বলা হয়েছে, এখানে তার বিশদ বিবরণ দিচ্ছি। বাংলা বা সংস্কৃতে একে বলা হয় গন্ধর্ব রত্ন বা গন্ধর্ব উপরত্ন ৷ হিন্দী ভাষায় বলা হয় তুরমোলীন বা তুরমূলী এবং ইংরাজীতে বলা হয় তুরমোলীন (Tourmoline) | এই উপরত্বটির বর্ণ হয় শ্বেত, হরিৎ ও নীল ৷ খুব উজ্জ্বল হয় দেখতে এবং একটা দীপ্তি দেখা যায় ৷ এই গন্ধর্ব উপরত্বটি দ্বিবর্ণ এবং ত্ৰিবর্ণযুক্ত | তবে শ্বেতবর্ণের হয় না, কিন্তু শ্বেতবর্ণ ছাড়া অন্যান্য বর্ণের যে-কোনও একটি বর্ণেরও হয় ।
গন্ধর্ব উপরত্ন এর মধ্যে সবচেয়ে দূর্লভ শ্রেণীর হলো ব্রহ্মমণি ৷ এই মণির একাংশ সবুজ এবং অপরাংশ গোলাপী কিংবা রক্তবর্ণ। হিন্দুরা একে পদ্মযোনি
ব্রহ্মার প্রতীক হিসাবে পূজা করেন৷
এই উপরত্বটি সিংহল, ব্রহ্মাদেশ,চীন, আমেরিকা, সাইবেরিয়া, ব্লাজিল,অক্টেলিয়া, মাডাগাস্কার প্রভৃতি দেশে পাওয়া যায় | এর মধ্যে কৃষ্ণবর্ণযুক্ত গঙ্ধর্বমণি ব্রহ্মদেশেই পাওয়া যায়। এই কৃষ্ণবর্ণের গন্ধর্বমণি খুব উজ্জল হয় না৷ ভারতের সিংভুম জেলায় অভ্রের খনিতে গ্রানাইট পাথরের মধ্যে গন্ধর্বমনি পাওয়া যায় |
*বর্ণ অনুযায়ী পাশ্চাত্য নাম*
এই গন্ধর্বমণির বর্ণভেদে পাশ্চাত্য দেশে বিভিন্ন নামে অভিহিত করা হয় । যেমন-- (ক) নীলবর্ণের গন্ধর্বমণির নাম ব্রেজিলীয় নীলা বা ইণ্ডিকোলাইট ৷
(খ) সবুজ বর্ণের গন্ধর্বমনির নাম ব্রেজিল পান্না বা ব্রেজিল এমারালড ৷
(গ) গোলাপী ও রক্তবর্ণের গন্ধর্বমণির নাম রুবেলাইট বা ব্রেজিল চুনি ৷
(ঘ) বেগুনী আভাযুক্ত লালবর্ণের গন্ধর্বমণির নাম সাইবেরাইট ৷
(ঙ)হলদে বা ফিকে সবুজ বর্ণের গন্ধর্বমণির নাম সিংহলীয় পিণ্ড বা সিলােনিজ পেরিডট ।
(চ) কালোবর্ণের গন্ধর্বমণির নাম স্করল৷
এই নামানুসারে উক্ত মণিগুলির উৎপত্তি স্থানের কথাও জানা যায়।
এই মণি অত্যন্ত তাপ সহ্য করতে পারে৷ কালো রঙের ও গাঢ় সবুজ রঙের গঙ্ধর্বমণিগুলিকে উচ্চমাত্রায় তাপ প্রয়োগে শ্বেতবৰ্ণ করা হয় ।
গঙ্ধর্বমণি উপাদানের কোনও স্থিরতা না থাকায় এর আপেক্ষিক গুরুত্বের - তারতম্য ঘটায় | বিভিন্ন বর্ণের গঙ্ধর্বমণিতে বিভিন্ন প্রকারের উপাদান থাকে | সাধারণ ধাতু হিসাবে পটাসিয়াম, সোডিয়াম, ও লিথিয়াম ক্ষারজ ধাতুর সঙ্গে প্রধান ধাতু - হিসাবে ম্যাগনেসিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম ও লোহার সঙ্গে সোহাগা (BORAX) এবং বালির সংমিশ্রণে গন্ধর্বমণি জন্মে |
রত্নবিশেষজ্ঞগণ উপাদান হিসাবে গন্ধর্বমণিকে তিন ভাগে বিভক্ত করে।
ক) ক্ষারপ্রধান গন্ধর্বমনি---এর বর্ণ সাধারনত লাল গোলাপি ও সবুজ বর্ণের হয়।
খ) লৌহ প্রধান ----এটি সাধারনত নীল ও কালো রঙের হয়ে থাকে।
গ) ম্যাগনেসিয়াম গন্ধর্বমনি---এর বর্ণ সাধারনত কটা হয়ে থাকে। এই দিবচ্ছায়াত্ব গুণবিশিষ্ট। দীপ্তির মধ্যে কিছুটা তৈলাক্ত ভাব আছে। গন্ধর্ব মনি হীরা ও অন্যান্য নানা গ্রহরত্নের ভেজাল হিসেবে বাজারে বিক্রি হয়। বিশেষ করে চুনি, পান্না, নীলা, পোখরাজ ,গোমেদের ভেজাল হিসেবে বাজারে বিক্রি হয়।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180706070303

BISMUTH

স্বর্ণ মানিক (Bismuth)
সংস্কৃতে এই রত্নটিকে স্বর্ণ মাক্ষিক বলা হয় হিন্দিতে এর নাম সোনা মক্্খী বলে এবং ইংরেজিতে বলা হয় Bismuth।
এটি এক ধরনের খনিজ পাথর ।এটি সোনার খনিতে পাওয়া যায়। সোনালী এবং বেশ চমৎকার বর্ণ যুক্ত গরম স্বভাব ও শুষ্ক।
উপকারিতা --এটি কর্তনকারী পাথর ।দেহের ত্বককে সুন্দর করে ।ক্ষতযুক্ত রোগে উপকার করে।
১) দেহের গভীরে হলে এর মলম উচিত মাত্রায় ব্যবহার করত হয় এটি দূষিত মাংসকে কেটে তুলে দেয়।
২) এই পাথর চর্ম রোগে বিশেষ উপকারী।
৩) এই পাথর হৃদয় ও মস্তিষ্কের শক্তি যোগায়।
৪) এই পাথরের বস প্রমেহ এবং অশে খুব উপকার করে ।
৫) এই পাথর ক্ষতের কাছে ঝুলিয়ে রাখলে ক্ষতে মাছি বসতে পারে না।
৬) আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বলা হয়েছে সোনার খনিতে এই পাথর পাওয়ার কারণে এর মধ্যে অল্প মাত্রায় সোনা পাওয়া যায়। এইজন্য এর মধ্যে সোনার গুন ও পাওয়া যায়।
৭) পাথর রক্ত শোধন বীর্য উৎপন্ন কারক, রসায়ন শক্তি যুক্ত বৃদ্ধকে যুবক করতে চক্ষু রোগ এ রোগে পান্ডু রোগ এ রোগে অর্শ রোগ এ রোগে চর্মরোগে এবং বাত পিত্ত ও কফ এ উৎপন্ন রোগ এ খুবই উপকার করে আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী সঠিক রোগীকে খাওয়ানো হয়।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180704162816

কার্বাঙ্কল

কার্বাঙ্কল (Carbuncle)
এই শব্দটি হলো ল্যাটিন শব্দ। এর অর্থ হলো অত্যুজ্জ্বল রত্ন | এই রত্ব আগুনের ন্যায় লাল বর্ণের হয়ে থাকে| সংস্কৃতে এই রত্বটিকে লোহিত পাষাণ বা লোহিত প্রস্তুর বলা হয়৷ স্পেক্টোস্কোপ (Specto Scope) বা প্রিজমের মধ্য দিয়ে এই রত্নটিকে দেখলে খুব সুন্দর রঙ্গীন, উজ্জল ও রেখাযুক্ত দেখা যায় ৷ আবার এই রত্বের কোন কোনওটিকে চারকোণযুক্ত নক্ষত্রের মতো দেখা যায় | আসলে গারনেট রত্বেরই অপর নাম হলো কার্বাঙ্কল৷ গারনেট গোলাকার হলেই সেটি কার্বাঙ্কল নামে অভিহিত হয় । প্রাচীনকালে অদ্ধকারকে দূর করার জন্য এই রত্বের প্রয়োগ করা হতো ৷
(ক) ক্যামলাস (Cmllus) এর উক্তি অনুযায়ী বলা যায়, এই রত্বটি বিষক্রিয়া এবং সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ করে, অপব্যয় অর্থাৎ আর্থিক অপচয় বিদূরিত করে৷
(খ) মধ্যযুগীয় মানুষদের বিশ্বাস---এই রত্বটি প্লেগ জাতীয় রোগ থেকে ধারণকারীদের রক্ষা করে, অর্থাৎ ধারণকারীকে প্লেগ আক্রমণ করে না৷
উপকারিতা-~
(১) এই রত্ব ধারণে মানসিক চিন্তা দূর হয। কুচিন্তা থেকে রক্ষা করে, ইন্দ্রিয় লালসাকে সংযত রাখে, বন্ধুদের মধ্যে বিদ্বেষ জাগতে বাধা দেয় এবং ধর্মের কার্যে সাফল্য প্রদান করে৷
(২) এই রত্বটি গলায় লকেটের মতো ধারণ করলে পেট ও গলার রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়৷
(৩) প্লীনির উক্তি অনুযায়ী বলা যায়---এই এই রত্নটি হল নর-নারীর রত্ন৷
(৪)গাঢ় লালবর্ণের কার্বাঙ্কল পুরুষরা ধারণ করবেন এবং ফিকে রঙের কার্বাঙ্কল নারীগণ ব্যবহার করবেন।
(৫) ভারত, আরব এবং আফ্রিকাবাসীদের বিশ্বাস যে, এই রত্বটি যুদ্ধক্ষেত্রে আহত হওয়া থেকে রক্ষা করে৷
(৬) কার্বাঙ্কল রত্ব ধারণে ঠাণ্ডা এবং বাত রোগ দূর হয় ।
(৭) এই রত্ব ধারণে ধারণকারী দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি সম্পন্ন হয়৷
(৮) স্থলপথ ও জলপথ ভ্রমণে এই রত্বধারণকারীর কোনও বিপদ আসে না৷
মঙ্গলের নিম্ন দৃষ্টি থেকে বাঁচার জন্য পাশ্চাতাদেশে এটি ধারণ হয়।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180703073918

সার্ডোনিক্স

(Sardonyx)সার্ডোনিক্স
এই পাথরটিকে হিন্দীতে দোপোস্তা এবং ইংরাজীতে সার্ডোনিক্স বলে ৷ এটি খুব সুন্দর ধারীদার পাথর ৷ এই পাথরে ধূসর এবং শ্বেতবর্ণের আভা হয়ে থাকে৷
এই দুটি বৰ্ণ কিন্তু একে অপরটির সমান্তর থাকে বা সমান লহর দেখা যায়৷ দাম্পত্য জীবনকে আনন্দময় করে তুলতে ইউরোপ, আমেরিকা এবং অন্যান্য দেশের লোক এটি নিজের কাছে রাখে৷ প্রাচীনকালে মানুষ বিশ্বাস করতো যে, বিষাক্ত জন্তুর দংশন এবং প্লেগ রোগের হাত থেকে বাঁচাবার জন্য এই পাথরের অত্যম্ত বেশী শক্তি আছে৷ এই উপরত্নটি আবার লালচে-বাদামী বর্ণেরও হয় ৷এই প্রকার সুন্দর রত্ন ভারতে পাওয়া যায়। রোমানদের সময়ে এই রত্ন বীর সৈন্য বা নেতাগণ তাদের তলোয়ারে ধারণ করতেন ৷ পরবর্তী কালের ইতিহাস থেকে জানা যায়--এই রত্নটি গলায় ধারণ করলে সর্বকার্য সিদ্ধ হয়ে থাকে৷

সার্ডোনিক্সের বৈশিষ্ট্য
(ক) রোমানদের বিশ্বাস যে--এই রত্বের ওপর মঙ্গল গ্রহের প্রতিমূর্তি খোদাই করে অঙ্গে ধারণ করলে---ধারণকারী বীর হয় ৷
(খ) এই রত্ন নিয়ে চোখের পাতায় ধীরে ধীরে ঘবলে চোখের রোগ দূর হয়।
(গ) অগেটের মতোই এই রত্বটি বিষাক্ত সাপ বা জন্তর দংশনজনিত বিষক্রিয়া নষ্ট করে৷ এটি বৃশ্চিক দংশনের ক্ষেত্রে বিশেষ কার্যকর ৷
(ঘ) এই আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায়।
(ঙ) এটি ধারণ করলে সংক্রামক রোগের হাত থেকেও রেহাই পাওয়া যায় | এটি গলায় ধারণ করলে সকল প্রকার ব্যথা-বেদনা ও রোগযন্ত্রণার উপশম হয় । (চ)সার্ডোনিক্স ধারণে বন্ধু-সম্পর্কিত লাভ এবং বিবাহিত জীবনের সুখ সম্বন্ধে অনেকাংশে নিশ্চিন্ত হওয়া যায় ৷
(ছ) আইন সংক্রান্ত বিষয়ে এই রত্নটি ধারণে সামান্য লাভ হয়ে থাকে৷
(জ) দুর্নীতিপূর্ণ জীবনের হাতছানি থেকেও এই রত্নটি ধারণকারীকে রক্ষা করে৷

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180701074838

Certificate

স্ফটিক
এই পাথরটিকে হিন্দীতে বিল্লৌর বলা হয় ৷ সংস্কৃতে স্ফটিক বলা হয় ৷ এটি কাচের ন্যায় খুব শক্ত এবং পরিষ্কার পাথর৷ এটি বর্ণহীন সাদা ৷ কাচের ন্যায় এর অপর পার দেখা যায় ৷ একে পাথরে ঘষলে ঘষা যায় না, কিন্তু কাচ ঘষা যায়৷ বিশেষজ্ঞগণ বলেন---যে সব পাহাড়ে দিন-রাত হাজার বছর ধরে বরফ পড়তে থাকে, হাজার বছর ধরে বরফ জমা থাকে, সেই সব বরফ জমা থাকার কারণে তার খুব নিম্নভাগে বরফ পাথরের রূপ ধারণ করে৷ যদি এই স্ফটিকের নিচে কোনও রত্তীন বস্তু রাখা যায়, তাহলে সেই বস্তুকেও সাদা দেখায় | কিন্তু কাচের নিচে রাখলে সেই রঙীন বস্তুর রঙ অপর পার থেকে পরিস্কার দেখা যায় ৷ এটি স্বাদহীন, কিন্তু এটি খাওয়া ক্ষতিকারক ৷ প্রসিদ্ধ রোমান লেখক প্লীনী লিখেছেন যে---আজ থেকে দু'হাজার বছর আগে রামের ধনবান ব্যক্তিরা এই স্ফটিক অর্থাৎ বিল্লৌরের বাসনপত্র, পেয়ালা প্রভৃতি তৈরী করাতো ৷ স্ফটিক সূর্যের কিরণে রাখলে স্ফটিক থেকে যে দ্যুতি নির্গত হয় ঐ দ্যুতি দেহে লাগলে অন্ত্রঘটিত যাবতীয় রোগ দূর হয়। জন্মসময়ে রবি গ্রহ মেষ বা তুলারাশিতে অবস্থিত হলে---তাদের পক্ষে চন্দ্রকান্তমণি ধারণ না করে স্ফটিক ধারণ করা উচিত।
উপকারিতা
(১) ক্রিস্টালের তৈরী মালাতে বার বার জপ এবং ঈশ্বরকে স্মরণ করলে মনে শান্তি এবং আধ্যাত্মিক শক্তি লাভ হয় ৷ (২) পাহাড়ের উপর থেকে বেরিয়ে আসা বিল্লৌর ( QUARTZ)কে তান্ত্রিক , জ্যোতিষী এবং আধ্যাত্মিকবিদ্যায় বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিগণ ভবিষ্যতর কথা বলে দেবার কাচ তৈরী করে ৷ নিরন্তর অভ্যাস করলে তা তান্ত্রিক গন এই কাচ দেখে বহুদূরের দৃশ্য দেখতে পান, এবং প্রশ্নকর্তার সমস্ত প্রশ্নের সঠিক উত্তর বলে দিতে পারেন৷ হাজার বছর থেকে এই কাচ এর সাহায্যে ভবিষ্যতের কথা বলা হচ্ছে।
কথিত আছে যে, জাপানের বৌদ্ধ মন্দিরের পূজারী ঈশ্বর দর্শনের সন্ধানকারী এই পাথরকে সামনে রেখে অভ্যাস করে ঈশ্বর দর্শন করতেন ৷ দূর-দূরাম্তরের বৃত্তান্ত ও দৃশ্য নিজের চোখে দেখতে পারতেন৷
(৩) এই পাথরে চোখের খুব উপকার করে৷ প্রাচীনকালে বৈদ্য ও হেকিমগণ এই পাথর চূর্ণ করে কাপড়ে নিয়ে চোখে সুরমার মতো ব্যবহার করতে দিতেন চক্ষুরোগীদের ৷ তার ফলে চোখ সাদা হয়ে যাওয়া, চোখের পাতায় চুলকানি ইত্যাদি চোখের রোগ আরোগ্য হতো৷

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180630125113

রক্রমুখী নিলা

শুভ অপরান্থ

প্রিয় বন্ধুরা আমাদের প্রতিদিনের পোস্ট পড়তে যাদের ভাল লাগছে তারা প্লিজ আমাদের ফেসবুক পেজ ASTRO PLAMIST NEUMEROLOGY CENTER ,type @astropalmist1 এবং আমাদের website :www.apnc.co.inলাইক করতে এবং অন্যদেরও শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন যাতে তারাও পড়ার সুযোগ পান এবং আপনার মত উপকৃত হন। আমরা আরও ভালো কিছু লেখা পোস্ট করার অনুপ্রেরণা পাব। কিন্তু দয়া করে কেউ কপি করে এডিট করে নিজের page/group/website /timeline পোস্ট করে নিজেকে ছোট করবেন না।

রক্তমুখী নীলা
রক্তমুখী নীলা নিয়ে কম-বেশি রহস্য পৃথিবীর প্রায় সর্বত্রই বিরাজমান। লোকবিশ্বাস— এই নীলা সকলের সহ্য হয় না। অনেক সময়েই এই নীলা তার মালিককে সম্পূর্ণ বিপর্যয়ের পথে নিয়ে যায়। এমনকী, এই নীলার প্রভাবে তার মালিকের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

রক্তমুখী নীলার এই অভিশপ্ত চরিত্রের সব থেকে উজ্জ্বল উদাহরণটি সম্ভবত ‘দিল্লি পার্পল স্যাফায়ার’ নামে পরিচিত পাথরটি। ভারতের ইতিহাসে অন্যতম অভিশপ্ত বস্তু হিসেবে পরিচিত এই পাথরটির বর্তমান ঠিকানা লন্ডনের ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম। মিউজিয়ামের কিউরেটর পিটার ট্যান্ডি এই রত্নটি যে বাক্সে রক্ষিত রয়েছে, তাতে এক খণ্ড কাগজ দেখতে পান। এই কাগজেই নাকি লেখা ছিল এই রত্নের ‘অভিশাপ’ সম্পর্কে।

ঘটনার শুরু ১৮৫৭ সালে। তখন দেশে সিপাহি বিদ্রোহ পুরোদমে চলছে। বিদ্রোহকালীন অস্থিরতার সুযোগে ব্রিটিশ সৈন্যদের দ্বারা কানপুরের এক ইন্দ্র মন্দির লুণ্ঠিত হয়। রত্নটি এই মন্দিরের দেবতা ইন্দ্রের ভূষণ ছিল বলেই অনুমান। পরে এই রত্ন কর্নেল ডব্লিউ ফেরিস নামের জনৈক সেনানায়কের কবজায় ছিল। তিনি এটিকে ইংল্যান্ডে নিয়ে যান। ইংল্যান্ডে পা দেওয়ার পর থেকেই ফেরিস বিভিন্ন রকমের আর্থিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতে থাকেন। পরিবারের অনেকের অসুখ-বিসুখও দেখা দিতে শুরু করে। ফেরিস, কেমন করে জানা নেই, ওই পাথরটিকেই তাঁর দুর্দশার কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেন। তিন তাঁর এক বন্ধুকে নীলাটি দান করেন। কিন্তু সেই বন্ধু কিছুদিনের মধ্যেই আত্মহত্যা করেন।

১৮৯০ সালে এই নীলা এডওয়ার্ড হেরন-অ্যালেন নামের জনৈক লেখকের অধিকারে আসে। অ্যালেন ছিলেন অতি প্রতিভাবান ব্যক্তি। তিনি এই নীলার কাহিনি জানতেন। কিন্তু তিনি কোনও রকম সংস্কারের দাসত্ব করতে রাজি ছিলেন না। কিন্তু নীলা তাঁর কাছে আসার পর থেকেই ঘটে যেতে থাকে একের পরে এক অঘটন। তাঁকে মাঝে মাঝেই দেখা দিতে থাকে কোন হিন্দু যোগীর প্রেতাত্মা। তিনি নাকি তন্ন তন্ন করে ওই নীলাটি খুঁজতেন।

১৯০২ সালে অ্যালেন নীলাটি এক বন্ধুকে রাখতে দেন। বন্ধুটির জীবনে নেমে আসে অশান্তির কালো ছায়া। তিনি তড়িঘড়ি পাথরটি অ্যালেনকে ফেরত দিয়ে দেন। অ্যালেনের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে নানা দুর্ঘটনায়। তিনি নীলাটিকে রিজেন্ট ক্যানাল নামের এক খালের জলে নিক্ষেপ করেন। কিন্তু কিছুদিন পরেই খাল সংস্কার করার সময়ে এই নীলা উঠে আসে। নীলাটিকে অ্যালেন একটি আংটিতে বসিয়েছিলেন। তাতে তাঁর নামও খোদাই করা ছিল। ফলে পাথরটি তাঁকে ফেরত দেওয়া হয়। তিনি সঙ্গে সঙ্গেই পাথরটিকে বিদেয় করেন। এক বন্ধুকে তিনি এটি দিয়ে দেন। এই বন্ধুটির জীবনেও নেমে আসে বিরাট সব বিপর্যয়। তিনি অ্যালেনকে ফেরত দিয়ে দেন পাথরটি। অ্যালেন সেটিকে পর পর সাতটি বাক্সে বন্দি করে রাখেন। তার পরে সেটি ব্যাঙ্কের ভল্টে রেখে দেন এবং নির্দেশ দেন যে, তাঁর মৃত্যুর আগে যেন এই বাক্সগুলি না খোলা হয়।

১৯৪৪ সালে হেরন-অ্যালেন মারা যান। তার পরেও ৩৩ বছর বাক্সগুলি খোলা হয়নি। অ্যালেনের মেয়ে রত্নটিকে ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামে দান করে দেন। ১৯৭২ সালে মিউজিয়ামের কিউরেটর পিটার ট্যান্ডি বাক্স খোলেন এবং সেই কাগজটি পান, যেখানে এক খোলাচিঠির আকারে লেখা ছিল এই নীলার অভিশাপের কথা। বলাই বাহুল্য, এই চিঠিটির লেখক অ্যালেন।

না, তার পরেও রত্নটিকে গিরে অঘটন ঘটা বন্ধ হয়নি। ২০০৪ সালে হেরোন-অ্যালেনের স্মরণে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে নীলাটি পাঠানো হয়। তীব্র ঝড়-বৃষ্টিতে সেখানে অনেকেই আহত হন। মনে রাখতে হবে, রত্নটির আদি অধিকর্তা ইন্দ্র কিন্তু বজ্র-বিদ্যুতের দেবতা।

মনে করা হয়, ‘দিল্লি পার্পল স্যাফায়ার’ দুঃখ ও দুর্দশার রত্ন। আজও লন্ডনের ন্যাচার হিস্ট্রি মিউজিয়ামে এটি প্রদর্শিত রয়েছে। আপাত নিরীহ পাথরটিকে দেখলে বোঝা যায় না, কী রহস্য একে ঘিরে আবর্তিত হয়েছ।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180628150730

SPINEL GEM STONE

SPINEL GEM STONE

Spinel is most famous for its deep red variety that closely resembles Ruby. These two gemstones can be very difficult to distinguish. Until the late 19th century, there was no distinction made between Ruby and red Spinel, as they look identical and are found in the same localities. Many famous old "Rubies" were discovered to be in fact Spinel. For example, the enormous "Ruby" that forms the centerpiece of the royal crown of England (the Black Prince's Ruby) was actually determined

Although spinel has been used in jewelry since ancient times, this gemstone has only recently received the attention it deserves. Before the rise of modern gemology in the late 19th and early 20th centuries, spinel was often identified as corundum, as they are often found in the same mines. Nevertheless, these minerals are chemically distinct. Subsequently, as jewelry enthusiasts were told some of their treasured rubies and sapphires were actually spinels, the stone's reputation suffered. Furthermore, synthetic spinel is inexpensive and common. It has frequently been used as a simulant for other gems in class rings and birthstone jewelry, which has affected its public perception. Natural spinel, however, has always been a rare and beautiful gem. As more information comes to light about the extensive and invasive enhancements lower-grade ruby and sapphire receive to “pump up” their color or clarity, educated consumers have come to appreciate spinel's natural beauty. The natural spinels in today's market are almost all untreated. Their relatively modest prices, availability in nearly any color, hardness, and suitability for most types of jewelry make them even more inviting.

Spinel Value rs 1750 per rati

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180623084227

TERMOLINE

GOOD MORNING FRIENDS
GEM: TERMOLIN
Tourmaline is the most colorful of all gemstones. It occurs in all colors, but pink, red, green, blue and multicolored are its most well-known gem colors. Scientifically, tourmaline is not a single mineral, but a group of minerals related in their physical and chemical properties. The mineral Elbaite is the member of the Tourmaline group that is responsible for almost all the gem varieties. Three other members of the group - Schorl, Dravite and Liddicoatite, are seldom used as gemstones.
Tourmaline gemstone is a semi-precious mineral similar to granite. With colors ranging from magenta to teal-blue, meadow-green to vibrant yellow, and even black, tourmaline gets its name from the Singhalese phrase “tura mali,” which means, “stone mixed with vibrant colors.” It’s believed that no two tourmaline stones have the exact same color and it’s historically revered as a “magic” stone that is capable of protecting whoever wore it. Although it might be a stretch to say tourmaline has supernatural powers, it does have the uncommon and very special ability to generate an electric charge and emit negative ions and far infrared rays. Tourmaline Gemstone (benefits)

Tourmaline emits far infrared radiation in the 4-14 micron wavelength. Electromagnetic radiation in the far infrared range is able to boost the immune system and promote detoxification. In fact, far infrared therapy is widely used in Japan by Kikohshi, people who heal by the laying of hands.

Make no mistake, tourmaline is a powerful ally when your body is in need of detoxification. The far infrared rays created by tourmaline actually produce the same resonance in the body that is normally found in water. This form of resonance absorption helps relieve stress, increase alertness, stimulate circulation, and boost the immune system. Here are just a few of the powerful effects from tourmaline
Price rs 1500 per rati
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180622071013

PAI NITE

PAINITE
মূল্যবান রত্ন পাথরের তালিকায় প্রথমেই আসে পেইনাইটের কথা। ১৯৫০ সালে ব্রিটিশ খনিজবিদ আর্থার সি. ডি. পেইন (Arthur C. D. Paine) অসচরাচর বৈশিষ্ট্যের এই খনিজ আবিষ্কার করেন। প্রথমদিকে এটি বেশ দুর্লভ থাকলেও এখন ঠিক ততটাও দুর্লভ না। কারণ আবিষ্কারের পরে প্রায় এক দশক পর্যন্ত এই খনিজের মাত্র দুইটি খণ্ডই বিদ্যমান ছিলো সারা পৃথিবীতে। সাম্প্রতিক সময়ে এই পাথরের আরো কয়েকটি খনিজ টুকরা পাওয়া গিয়েছে। মূলত মায়ানমারকেই এই পাথরের মূল প্রাপ্তিস্থান হিসেবে ধরে নেয়া হয়েছে। কারণ সাম্প্রতিক অনুসন্ধানে মগক (Mogok) এলাকার ২টি অঞ্চলে পেইনাইটের খনি আবিষ্কৃত হয়েছে। কিন্তু পেইনাইটই এখন পর্যন্ত পৃথিবীর দুর্লভ রত্ন পাথরের তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করে আছে। এর মূল গাঠনিক উপাদান হিসেবে আছে ক্যালসিয়াম, জিরকোনিয়াম, বোরন, এলুমিনিয়াম, অক্সিজেন

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180610133639

POUDRETTEITE

পাউড্রেটেইট (Poudretteite)

যদিও পাউড্রেটেইট প্রথম পাওয়া যায় ১৯৬০ সালের মাঝামাঝি, কিন্তু নতুন প্রজাতির রত্ন পাথরের স্বীকৃতি পেতে সময়টা গড়িয়ে গিয়েছিলো ১৯৮৭ পর্যন্ত। মূলত কুইবেক প্রদেশের মন্ট সেইন্ট হিলাইর (Mont Saint Hilaire) অঞ্চলেই এই পাথরের প্রাপ্তিস্থান। কিন্তু অনেকে এর সম্বন্ধে জানেই না। এই ক্রিস্টালটি প্রাকৃতিকভাবে হালকা গোলাপী বর্ণের হয়ে থাকে। এর মূল গাঠনিক উপাদানের মধ্যে আছে পটাশিয়াম, সোডিয়াম, বোরন, সিলিকন ও অক্সিজেন।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180609170356

RED DIAMOND

Certificate

লোহিত হীরা (Red Diamonds)

রেড ডায়মন্ড

প্রকৃতপক্ষে আপনার হাতের কাছে জুয়েলারির দোকান থেকে যেটাকে আপনি হীরা ভেবে কিনে শান্তি পাচ্ছেন, সেটা কিন্তু আসলেই এত মূল্যবান ও দুষ্প্রাপ্য হীরাদের কাছে কিছুই না। রেড ডায়মন্ড-এর দুষ্প্রাপ্যতা এতই যে পৃথিবীতে পাওয়া এর বৃহৎ খণ্ডটির ওজন ছিলো প্রায় ৫.১১ ক্যারাট (প্রায় ১ গ্রামের সমান)। কিন্তু সাধারণ হীরকের একটি বৃহৎ খণ্ডের ওজন হতে পারে প্রায় ৩১০৬.৭৬ ক্যারাট। এখান থেকেই পার্থক্যটা বোঝা যাচ্ছে ভালোভাবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180608141413

মাসগ্ৰাভাইট

Certificate

বিরল প্রজাতির রত্ন
মাসগ্রাভাইট (Musgravite)

১৯৬৭ সালে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার মাসগ্রেভ এলাকায় এই পাথরের খনিজ পাওয়া যায় সর্বপ্রথম। কিন্তু এর বিস্তৃতি কেবল অস্ট্রেলিয়াতেই সীমাবদ্ধ না। কিছু পরিমাণ মাসগ্রাভাইট মাদাগাস্কার, গ্রীনল্যান্ড ও এন্টার্টিকা অঞ্চলেও পাওয়া যায়। এই পাথরের সর্বপ্রথম পাওয়া নমুনাটি ছিলো তুলনামূলকভাবে বেশ বড় যা জেমস্টোন তৈরীর জন্য উপযুক্ত। তবে ধারণা করা হয় যে সারা বিশ্বে এখন পর্যন্ত মোটামুটি আটখানা মাসগ্রাভাইট খণ্ড বর্তমান। এর মূল গাঠনিক উপাদান হিসেবে আছে ম্যাগনেসিয়াম, বেরিলিয়াম, এলুমিনিয়াম, জিংক, আয়রন ও অক্সিজেন।
এটি বৃহস্পতি-শুক্রের শুভ গ্ৰহরত্ন
মূল্য:৭৫০০০-১০০০০০/প্রতি রতি

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180607071745

বেনিটোইট

বেনিটোইট (Benitoite)

নীল বর্ণের অত্যন্ত আকর্ষণীয় এই রত্নপাথরের নামের সাথেই মিশে আছে এর একমাত্র বাসস্থানের নাম। ক্যালিফোর্নিয়ার স্যান বেনিটো বিভাগের স্যান বেনিটো নদীর প্রধান শাখার কাছাকাছিই এই পাথরের সন্ধান পাওয়া যায়। যদিও কিছু কিছু উৎস থেকে জানা যায় যে জাপান ও আরকান্সাসে সীমিত পরিমাণ বেনিটোইট পাওয়া যায়। তবে সেগুলো ঠিক জেমস্টোনের মতো নয়। শুধুমাত্র স্যান বেনিটোর তীরে পাওয়া পাথরকেই মূলত বেনিটোইট রত্নপাথর হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে। বেনিটোইটকে স্যাফায়ার (sapphire) বা নীলকান্তমণি বর্গের সদস্য হিসেবে বর্ণনা করা হয়।
জন্মকুন্ডলীতে শনি -চন্দ্র একসাথে লগ্নের নবমে বসে থাকলে এই রত্নের জুরি মেলা ভার।
দাম ১৫০০-২০০০টাকা সেন্ট।মানে ২লক্ষ টাকা রতি‌।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180605100859

TANZANITE

তাঞ্জানাইট (Tanzanite)

তাঞ্জানাইট সম্পর্কে বলতে গেলে বলতেই হয় যে এটি হীরকের থেকেও প্রায় ১০০০ গুণ বেশি দুষ্প্রাপ্য। এর প্রাপ্তিস্থান মূলত উত্তর তাঞ্জানিয়ার কিলিমাঞ্জারো পর্বতের পাদদেশে, যদিও এর সরবরাহ খুবই নগন্য। আলেক্সান্ড্রাইটের মতো তাঞ্জানাইটেরও নিজের বর্ণ পরিবর্তনের আশ্চর্য ক্ষমতা লক্ষ্য করা যায়। এর বর্ণ পরিবর্তন নির্ভর করে মূলত আপতিত আলোর প্রকৃতির উপর এবং ক্রিস্টালের ক্রিস্টালিনিটির (Crystallinity) উপর।
প্রধানত এটি শনির গ্ৰহরত্ন।একে নীল হীরা ও বলা হয়। আনুমানিক দাম ২৫০০-৩০০০টাকা সেন্ট।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180603132305

RED BERYL

রেড বেরিল (Red Beryl)

পান্না বর্গের অন্তর্গত রেড বেরিল (বা স্কারলেট বেরিল) সম্পর্কে প্রথম বিবৃত করা হয় ১৯০৪ সালে। যদিও এর রাসায়নিক গঠন পান্না বা আরো সঠিকভাবে একুয়ামেরিন-এর (Aquamarine; নীলাভ সবুজ বর্ণের পান্না) সদৃশ, তারপরেও রেড বেরিল পান্না হতে অত্যাধিক দুর্লভ। এই খনিজের লাল বর্ণের জন্য ক্রিস্টালে উপস্থিত ম্যাংগানিজ আয়নকেই দায়ী করা হয়। যদিও প্রকৃতিতে বিশুদ্ধ বেরিল বর্ণহীন হয়। নিউ মেক্সিকো ও উতাহ অঞ্চলেই এর বিস্তৃতি। এর বিশেষ লাল বর্ণের জন্য অনেক খনিজবিদের ধারণামতে এটি রুবির গোত্রের অন্তর্গত। রেড বেরিল সাধারণত স্বর্ণের থেকে প্রায় ১০০০ গুন বেশি মূল্যবান। এর মূল গাঠনিক উপাদান হিসেবে আছে বেরিলিয়াম, এলুমিনিয়াম, সিলিকন ও অক্সিজেন।
অর্থ,মান,জশ ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে এর কাজ চুনী অপেক্ষা ১০০গুন বেশী।
তবে এর শোধন প্রক্রিয়া অত‍্যন্ত সময় সাপেক্ষ ও জটিল।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180602142416

লেব্রাডোরাইট


লেব্রাডোরাইট .........(Good Luck STONE)
এই পাথর পারদর্শী এবং অপারদর্শী দুই প্রকারের হয়ে থাকে। এই পাথর খুব উপকারি। এই পাথর ব্যক্তিকে বেশ কয়েক প্রকার ভাগ্যশালী করে তোলার সাথে সাথে বিনম্র ও প্রসন্ন-চিত্তও করে তোলে। এটা ব্যাক্তিকে শারিরীক ফিট্ ও এনার্জীযুক্ত করে তোলে। ব্যক্তির মানসিক সিন্তলন বজায় রাখে আর শরিরের রোগ সংক্র্মন কে ঠিক করে এবং negative এনার্জী-র প্রবেশকেও বাধা প্রদান করে।
এই রত্ন সকলের ধারন করা উচিৎ না। যাদের এই রত্ন ধারন করা চলে তাদের অন্য কোন গ্রহদোষ প্রতিকার না করলেও চলে।
Chemical Formula (Na,Ca)1-2Si3-2O8
Color Blue, Red, Green, Yellow, Brown, Purple, Gray, Multicolored
Hardness 6 - 6.5
Crystal System Triclinic
Refractive Index 1.560 - 1.568
বর্তমানে এই রত্ন Laboratory তে প্রস্তুত করা হয়, যা ধারন করার যোগ্য না। বর্তমানে Natural Labradorite রত্নের বাজার মূল্য ৩০০ থেকে ২০০০ টাকা পর্যন্ত।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180601073357

ALEXXANDARITE

ALEXANDERITE

রাশিয়ার সম্রাট দ্বিতীয় আলেক্সান্ডারের নামানুসারে এই পাথরের নামকরণ করা হয় আলেক্সান্ড্রাইট। ১৮৩০ সালের দিকে রাশিয়ার উরাল পর্বতের কাছাকাছি এই খনিজের সন্ধান পাওয়া যায়। আলেক্সান্ড্রাইট ক্রিস্টালের মূল আকর্ষণ হচ্ছে এর অদ্ভুত ধরণের আলোকীয় চরিত্র। কারণ আপতিত আলোর বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে এই ক্রিস্টালের রং পরিবর্তনের (লাল থেকে সবুজ) ক্ষমতা অসাধারণ এবং আরো মজার ব্যাপার হচ্ছে একই আলোর জন্যও দর্শণ কোণের উপর ভিত্তি করে এর রঙ আলাদা হয়ে যেতে পারে। আপতিত আলো ও দর্শণ কোণের উপর ভিত্তি করে ক্রিস্টালের বর্ণ পরিবর্তনের এই ক্ষমতাকে বলা হয় ‘প্লেওক্রোইজম’ (Pleochroism)। আর আলেক্সান্ড্রাইট এদিক থেকে অতিমাত্রায় প্লেওক্রোইক।

Alexandrite একটি পাথর যে আলোকসজ্জা তীব্রতার উপর নির্ভর করে তার রং পরিবর্তন। এবং
pleochroika হয়, এটি লোহা, ক্রোমিয়াম এবং টাইটানিয়াম একটি খুব বিরল সংমিশ্রণ আছে। সাদা আলেকজান্ডারাইট রঙ পরিবর্তন করে দিনের স্বাভাবিক আলোতে, রত্নটি নীল-সবুজ, এবং কৃত্রিম আলো দিয়ে - রক্তবর্ণ লাল। আলেকজান্ডারাইট একই রংয়ের বিরল, মূল্যবান পাথরের পরিবারের অংশ। আমরা যদি গ্রহণ করি, তবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অ্যাকারমারিনের ভাগ্য আকর্ষণীয়। তার নাম ডন পেড্রো। তিনি এখন ওয়াশিংটনের প্রাকৃতিক ইতিহাসের মিউজিয়ামে প্রবেশ করেছেন। তিনি ইতিমধ্যে বিভিন্ন প্রদর্শনীতে অংশগ্রহন করেছেন, যেখানে মূল্যবান এবং আধা মূল্যবান একচেটিয়া এবং বিরল রত্ন প্রদর্শন করা হয়েছে। মিউজিয়ামটি আকাশমরার এম। মিচেল এবং জেফরি এস ব্লন্ডের দ্বারা দান করা হয়েছিল। এর বিশুদ্ধ সবুজ-নীল রঙ এবং একটি বিশেষ কাটা এটি একটি বিরল মণিটি তৈরি। প্রয়োজনীয় আলো সঙ্গে, এটি ভিতরে থেকে glows যে মনে হয়।
অত্যন্ত মূল্যবান রত্ন এটি।আর্থিক সমস্যা সমাধানে এর জুরি মেলা ভার।একে সন্মোহক রত্ন ও বলা হয়।
দাম:১৫০০০-২৫০০০/ প্রতি রতি।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180531102354

Certificate

SODALITE
Sodalite - সোডালাইট রক্ষা করে মস্তিষ্ক ও হৃদয়ের ভারসাম্য ।

কম্পনকৃত সংখ্যা : ৪ (Vibrates to the number-4) .

প্রধান শব্দসমূহ : যোগাযোগ, সঙ্গ, দলীয় সঙ্গ, সংহতি, বিশ্বাস, আত্মপ্রাধান্যতা, আত্মবিশ্বাস, পরস্পর নির্ভরশীলতা, অন্যের উপর বিশ্বাস, সংশয় দূরীকরণ, আবেগগত হাঙ্গামা, যৌক্তিক চিন্তার উৎস, যুক্তি, মেধা, আবেগের ভারসাম্য, অন্তর্জ্ঞান, উচ্চতর জ্ঞান, স্পষ্টবাদী, সত্যবাদিতা এবং প্রত্যক্ষণ। সোডালাইট মানসিক সংশয় দূর করে, আত্মিক প্রশান্তি পুনঃ প্রতিষ্ঠিত করে। পাথরটি দেহের উপর মনের শক্তি বৃদ্ধি করে এবং আপনার চিন্তা ও অনুভূতির মধ্যে সেতুবন্ধন সৃষ্টি করে।

[সোডালাইট পাথরটি অন্যান্য রত্ন পাথরের তুলনায় ভয় এবং অপরাধ প্রবণতা অধিকহারে নাশ করে]

ছাত্র-ছাত্রী, গবেষকদের জন্য অতীব উপযুক্ত রত্ন পাথর। লালিত জ্ঞান, শেখার যোগ্যতা, সচেতনতা, যোগাযোগ ও প্রজ্ঞা এবং সাহায্য করে অন্যের সাথে তাল মিলিয়ে চলার দলবদ্ধ ভাবে কাজ করতে যা বিশেষ করে মধ্যস্থতাকারী ও শান্তি প্রতিষ্ঠাকারীদের সাথে। সোডালাইট রত্ন পাথরটি অংশীদারী এবং সম্পর্কের মধ্যে ফাটল সৃষ্টি নিরাময় করার জন্য ভাল কাজ করে এছাড়াও সাহায্য করে তর্ক বিতর্কের পরিসমাপ্তি ঘটাতে। সকল প্রকার যোগাযোগের দক্ষতা বাড়াতে সোডালাইট একটি উৎকৃষ্ট রত্ন পাথর ।

রত্নটি যুক্তি এবং আধ্যাত্মিকতার মধ্যে সমন্বয় সৃষ্টি করে। পুরনো চিন্তার ধরণ থেকে মুক্ত হতে সাহায্য করে। আর পুরনো চিন্তা আমাদের ধ্বংস করে।

বর্ণ : গাঢ় নীল বর্ণের এবং রত্নটির মধ্যে সাদা, লম্বা, সরু, অনিয়মিত বিন্দুর রেখা বা আঁকাবাকা ডোরা এবং ছোট ছোট ফোঁটা বা ফুটকি দেখা যায়। দেখতে অনেকটা ল্যাপিস লাজুনির মত। কিন্তু Lapis Lazuli’র মত সোনালী বা রূপালী বিন্দু চিহ্ন থাকবে না সোডালাইট রত্ন পাথরে।

দেহের রোগ উপশম : দেহের সকল Organ কে পরিস্কার করে। রোগ নিরাময় ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, নিদ্রাহীনতা এবং তাপ বিকিরণ প্রতিরোধ করে। পরিপাক তন্ত্রকে শক্তিশালী করে।

ক্যারিয়ার : কনসুলার, ইমাম, পাদ্রী, ব্রাহ্মণ, মনোবিজ্ঞানী, চিকিৎসক।

যোগাযোগ : সমঝোতাকারী, মধ্যস্থতাকারী, তার্কিক, রাজনীতিবিদ, লেখক, সম্পাদক, ওয়েব ডিজাইনার, গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বশীল সংবাদবহনকারী ও যোগাযোগকারী।

সৃষ্টিশীল প্রকাশ : শিল্পী, কবি, সঙ্গীতশিল্পী, চিত্রকর, বিভিন্ন নকশাকারী, কাঠের নক্সাকারী।

প্রয়োগ : ঐ সকল মানুষের জন্য যারা জীবনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য প্রায়শঃই তাদের মস্তিষ্ককে ব্যবহার করে থাকেন, কিন্তু সফলতা পান না, তাদের জন্য একটি উপযুক্ত রত্ন।

কাঠিন্যতা (Hardness) : ৫.৫ – ৬.০

আপেক্ষিক গুরুত্ব (Specific Gravity) :২.২৭ – ২.৩৩

প্রতিসরণাংক(Refractive Index): ১.৪৬ -১.৪৯ – ১.৫০

সঠিক রাসায়নিক বিশ্লেষণ, শুভ তিথীযুক্ত দিন ব্যতীত এবং বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন না করে যে কোন রত্ন পাথর ধারণ করা অনুচিত। এতে করে শুভ ফল পাবেন না । শোধন প্রক্রিয়া সময় সাপেক্ষ ।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180531101907

Certificate

আকিক পাথর

“Al Majalis al Hatimiyyah”3rd এর বিজ্ঞ লেখক “আল দাই আল ফাতেমি” ও “সাইয়েদনা হাটিম মহিউদ্দিন” (হুতাইব, ইয়ামেন) তাদের বইতে উল্লেখ করেছেন —“আমরা কি কেও জানি যে হযরত আদম (আঃ) আকিক পাথরের আংটি ব্যবহার করতেন এবং তার রঙ ছিল লাল?” রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর অনেক সাহাবায়ে কেরাম পাথর ব্যবহার করতেন।বিভিন্ন উদাহরণ থেকে জানা যায়, জিব্রাইল (আঃ) আমাদের নবী করিম (সাঃ) কে আকিক পাথর উপহার দিয়েছেন। একদিন জিব্রাইল (আঃ) রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর সাথে দেখা করতে এসে তাঁকে লাল রঙের একটি আকিক পাথর উপহার দিয়ে সেটা ব্যবহার করতে বলেন এবং তাঁর উম্মতদের এর উপকার সম্পর্কে বলতে বলেন। সেখান থেকেই আকিক পাথরের আংটি ব্যবহার করা সুন্নত হিসেবে পালিত হয়ে আসছে । হাদিসে উল্লেখ রয়েছে—আকিক ব্যবহার কর এবং দারিদ্রতা দূর কর। (সুত্রঃ হাদিস)

“Tradition of Ahl Al Bait” বইয়ের উল্লেখ অনুসারে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) লাল রঙের আকিক পাথর ধারন করতেন, সাইয়েদা ফাতিমা ধারন করতেন হলুদ আকিক এবং আমির-উল-মোমেনিন ধারন করতেন সাদা আকিক।“Al Majalis al Saifiyah” তে Abi Jafar Imam Mohammad al Baqir উল্লেখ করেছেন—“ যদি কোন ব্যক্তি আকিক পাথরের আংটি হাতের তালুর দিকে ঘুড়িয়ে পরিধান করে তার দিকে তাকিয়ে ৯৭ নং সূরা আল কদর পাঠ করবে, সেই সময় থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মহান আল্লাহতালা তাকে সকল প্রকার বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা করবেন এবং অলি-আল্লাহরা তাকে পথ দেখাবেন”।

বিখ্যাত গ্রিক দার্শনিক “আফলাতুন” বলেছেন, সাদা আকিক স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি করে, হলুদ দিপদ-আপদ দূর করতে সাহায্য করে এবং লাল আকিক সম্মান বৃদ্ধি করে। আম্বিয়া বনি ইসরাইলরা আনন্দের সহিত আকিক পাথর ব্যবহার করতেন। ইহুদী, খ্রিষ্টান, এবং মোসলমান সকলেই আকিক পাথরের আধ্যাত্মিক, অতিপ্রাকৃতিক এবং নিরাময় ক্ষমতা বিশ্বাস করেন।

# আকিক পাথর বিভিন্ন উপকার

# আকিক পাথর সবসময় ব্যবহারের রাগ প্রশমিত হয় এবং মাথা ঠাণ্ডা থাকে।

# রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন আকিক পাথর ব্যবহার করা বরকতময়। (হাদিস শরিফ)।

# খারাপ পরিবেশে এবং প্রতিযোগিতায় জয় পেতে সাহায্য করে।

# কঠিন পরিস্থিতিতে রক্ষা করে এবং দুঃখ কমাতে সাহায্য করে।

# আকিক পাথর ধারনে প্রসব বেদনা দ্রুত নিরাময় হয়।

# যখন কেও আকিক পাথর ধারন করে তখন তার শত্রুরা ভিত থাকে।

# আকিক পাথর মানুষের ইচ্ছা পূরণে শক্তি যোগায় এবং দারিদ্রিতা দূর কর।

# আকিক পাথর ধারন হার্টের জন্য উপকারী, বুক ব্যাথা কমাতে সাহায্য করে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।

# পোকামাকড়ের বিষক্রিয়া কমাতে আকিক পাথর সাহায্য করে।

# আকিক পাথর মনে প্রসান্তি আনে এবং মানসিকতা উন্নত করে।

# যে কোন যাত্রায় আকিক পাথর ধারন সৌভাগ্য সূচিত হয়।

# আকিক পাথর ধারনে মনোযোগ বৃদ্ধি পায়।

# আকিক পাথর ধারন কিডনি ও লিভাবের সমস্যায় উপকারী।

# পেশাগত জীবনে আকিক ধারন সফলতা বয়ে আনে।

# আকিক পাথর লক্ষ্য নির্ধারণ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহনে প্রভাব রাখে।

# আকিক পাথর ধারণে শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি পায়, গর্ভ ধারনে সাহায্য করে এবং পুরুষত্বহীনতা দূর করতে সাহায্য করে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180529101030

ম‍্যাকালাইট (MACHA LITE)






MALACHITE: ম্যালাকাইট

The Stone of transformation- ‘‌রূপান্তরের পাথর’চক্র: মুকুট বা মাথার চাদি।
প্রধান শব্দ: অ্যাথলেট, অপরাধ, অসন্তুষ্টি, আধ্যাত্মিক অভিব্যক্তি, আবেগপ্রবণ নিরাময়, সম্পর্ক, বন্ধুত্ব।Metaphysical Properties বা বিমূর্ত গুণাবলী : ম্যালাকাইটের উপহার হল পরিস্থিতি পরিবর্তনের ক্ষেত্রে একজনকে চিন্তামুক্ত বা স্বস্তিপূর্ণ হওয়ার ক্ষেত্রে সহায়তা করা। এছাড়াও এটি তথ্য ব্যাখ্যাকরণ ও রূপান্তরের ক্ষেত্রে সহায়তায় খুবই শক্তিশালী যা আধ্যাত্মিক অভিব্যক্তির দিকে নিয়ে যায়। নেতিবাচক অভিজ্ঞতা, বিশেষ করে এমন একটি বিষয় যা আপনি স্মরণ করতে পারছেন না, তা সনাক্ত করা ও দূর করার জন্য চমৎকার পাথর। এটা নির্দিষ্টভাবে ঐসব লোকের জন্য সহায়ক যারা আধ্যাত্মিকতার পথে রয়েছেন অথবা অপরাধ থেকে মুক্ত হওয়ার চেষ্টায় নিয়োজিত রয়েছে।কীভাবে একজন ক্ষতিপূরণ প্রদান করে, যার জন্য আপনার কোন অনুস্মরণ বা জ্ঞান নেই? ম্যালাকাইট আপনার অতীত স্পষ্ট করার ক্ষেত্রে সহায়তা করবে, যার জন্য আপনার কোন সচেতনতা না থাকতে পারে, বরং একটি বোঝা হিসেবে থেকে যায়, যা আপনি বহন করছেন। আপনি যদি নিজেকে অপরাধী মনে করেন, কিন্তু কি কারণে তা জানেন না, তাহলে সেক্ষেত্রে এটি আপনার সংগ্রহশালায় যোগ করার জন্য উপযুক্ত পাথর।এটা বিশেষ কিছু অবস্থা বা পরিস্থিতি, যেমন-সম্পর্ক, অসন্তুষ্টি ও বিরক্তির কারণের ক্ষেত্রে অন্তর্দৃষ্টি অর্জনে সহায়ক হতে পারে যাতে করে আপনি এগুলো থেকে মুক্ত হতে পারেন। বিমান চালনার ক্ষেত্রে একটি প্রতিরক্ষামূলক পাথর, বলা হয়ে থাকে এটা মাথা ঝিম ঝিম করা ও এর প্রতিরোধের ব্যাপারে সচেতন করে।উপযুক্ত : ম্যালাকাইট ভালোবাসা ও বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে বিশ্বস্ততা উপস্থাপন করে এবং এটা জেড পাথরের ক্ষেত্রে উত্তম সাহচর্য সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিশ্বস্ততার পাথর-রোমাঞ্চকর ও বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে, যাতে কিছু গোলমাল ছিল এবং পুনরায় আস্থা তৈরী করা দরকার ছিল, কারণ এটা আনুগত্যকেও উন্নত করে। কপারের সাথে ম্যালাকাইট সেট করলে এর ক্ষমতা বৃদ্ধি ও বিবর্ধিত হয়।বর্ণ : সবুজদৈহিক নিরাময় গুণাবলী: অ্যাজমা, আর্থাইটিস, ফোলা গ্রন্থি, টিউমার প্রবৃদ্ধি, ভাঙ্গা হাড় ও ছিন্ন পেশী।সঠিক রাসায়নিক বিশ্লেষণ, শুভ তিথীযুক্ত দিন ব্যতীত এবং বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন না করে যে কোন রত্ন পাথর ধারণ করা অনুচিত। এতে করে শুভ ফল পাবেন না । শোধন প্রক্রিয়া সময় সাপেক্ষ তথাকথিত প্রচলিত ভ্রান্ত সাধারণ নিয়মে দুধ, মধু, গোলাপজল, জাফরান , আতর, জম জম কূপের পানি, নদীর জল কিংবা গঙ্গা জলইত্যাদি দ্রব্য / বস্তু দ্বারা শোধন কখনও করা হয় না বা করার বিধান শাস্ত্রে নেই । 

আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রয়কৃত রত্ন পাথর আমরা বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করে দিয়ে থাকি বিনিময়ে কোন অর্থ গ্রহণ করি না । আমাদের, বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করা রত্ন পাথর ধারণ করার পর দ্রুত ফল প্রদান করতে সক্ষম।
দাম:৩০০-৪০০প্রতি রতি।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180528084135

QUARTZ CRYSTAL(স্ফটিক)

QUARTZ CRYSTAL :স্ফটিক পাথর

পৃথিবীর খুবই পরিচিত খনিজ দ্রব্য। প্রাকৃতিক স্ফটিক বা স্ফটিক পাথর নামেও পরিচিত।

প্রধান শব্দ : যোগাযোগ, প্রজ্ঞা, চিন্তার স্বচ্ছতা, সাধারণ নিরাময়কারী, স্মৃতিশক্তি, ধ্যান, স্থানান্তর, জাগ্রততা, পরিচ্ছন্নতা, হৃদয়ের পবিত্রতা, খাটিত্ব, উদ্দেশ্য/সংকল্প, উন্নত সচেতনতা, ইতিবাচক চিন্তাশক্তি, ছন্দময় হৃদয় এবং ভালবাসা।

Metaphysical Properties বা বিমূর্ত গুণাবলী : সবচেয়ে ক্ষমতাসম্পন্ন, বহু উদ্দেশ্য নিরাময়ক পাথর, অন্যদের থেকে স্বতন্ত্র কোন বিষয়ে নিজের উচ্চ ধারণা পোষণ করা এবং অবহেলাপূর্ণ অথবা অপমানজনক শৈশবের ব্যাথা নিরাময়কারী। Quartz Crystal পাথরটি আপনাকে আত্মগ্লানিতে ভোগতে দিবে না এমনকি আত্মকরুনায়ও নয়। পাথরটি অন্যান্য পাথরের শক্তিকে বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। কোয়ার্জ পাথর আবেগীয় শক্তি সর্বদা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম।

Quartz Crystal পাথরকে বলা হয় ‘গরীবের হীরক’ কেননা শরীরের সবগুলো গ্রন্থি ও চক্র ১২টি রাশি, ২৭টি নক্ষত্র, সকল সংখ্যাকে নিয়ন্ত্রণ করে একমাত্র Quartz Crystal পাথর। হীরকের বস্তুগত উপাদান ব্যতীত সব কিছুই পাওয়া যায় Quartz Crystal এ। পাথরটি প্রত্যেক মানুষকে শেখায় তাদের নিজস্ব স্তর এবং ভদ্রতা। সঠিক ভাবে ধারণে প্রার্থনার স্তরকে উন্নত করে সঙ্গে সদিচ্ছা এবং ইতিবাচক দৃষ্টি ভংঙ্গিকে। কোয়ার্জ পাথর মানবীয় গুণকে উন্নত করে আধ্যাত্মিক শক্তি তীব্র মাত্রায় উন্নত করে এবং ইহা ‘ঈশ্বর ভক্তি’ বৃদ্ধির জন্য খুবই সহায়ক পাথর।

পাথরটির এমনই শক্তি যে ইহা সকল প্রকার সাধনাকে উন্নতর করে, কারণ একমাত্র Quartz Crystal পাথরই সকল গ্ল্যান্ড ও সকল চক্রের উপর ক্রিয়াশীল। ফলে যে কোন প্রকার এনার্জি বা শক্তিকে পাঠাতে ও গ্রহণ করতে পারে। বিশেষ করে পিনিয়াল গ্ল্যান্ড, পিটুইটারী গ্ল্যান্ড, ব্রেইন গ্ল্যান্ড, থাইরয়েড ও প্যারাথাইরয়েড গ্ল্যান্ড এর মাধ্যমে যে সকল ‘শক্তি’ আদান প্রদান করতে হয় Quartz Crystal ধারণে উক্ত গ্ল্যান্ড সমূহের অশুভত্ব হ্রাস করে ‘শক্তিকে’ অধিক উন্নত করে।

নিরাময়কারী হিসাবে : দেহের সকল প্রকার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। যেহেতু সকল গ্ল্যান্ড এর উপর ক্রিয়াশীল সেহেতু সকল প্রকার রোগ নাশ করতে সক্ষম তবে কিছুটা হলেও সময় লাগবে। পক্ষান্তরে যে কোন প্রকার রোগের আক্রমনের পূর্বে আপনাকে রক্ষা করবে। নীল বা বেগুনী বর্ণের স্ফটিক পাথর ভেতরের আধ্যাত্মিকতা, শিক্ষা ও প্রশান্তি আনয়ন করে। হলুদ বর্ণ বা লাল বর্ণের Quartz সুনাম ঠিক তদ্রুপ বর্ণভেদে গ্রহের কারকতা হিসেবে ফলাফল ভিন্ন ভিন্ন।সাদা স্ফটিক মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখে।

কাঠিন্যতা (Hardness) : 7 – lower in impure varieties (defining mineral)

আপেক্ষিক গুরুত্ব (Specific Gravity) : 2.65, variable 2.59–2.63 in impure varieties.

প্রতিসরণাংক (Refractive Index) : 1.543–1.545— 1.552–1.5 63
দাম:৩০০-৭৫০ টাকা রতি।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180527095835

শ্বেত প্রবাল

সাদা প্রবাল: white coral
প্রবাল অস্বচ্ছ রত্ন । ফার্সী ও আরবীতে মারজান বলে। ভারত ও নেপাল এই রত্নকে পলা বলে । প্রবাল গাঢ় নীল, লাল, গোলাপী বা গৈরিক, সাদা ও কালচে বর্ণের দেখা যায় । রত্নটি শুকনো ও শীতল । এটি কয়েক প্রকার । যেমন – রক্তের
মত লাল অথবা গাঢ় লাল বর্ণের প্রবালকে বলে রক্তপ্রবাল, গোলাপি বর্ণের প্রবালকে বলে গৈরিক প্রবাল ও সাদা বর্ণেরটিকে বলে শ্বেত প্রবাল ।
(অরিজিনাল ন্যাচারাল সাদা প্রবাল এর প্রতি রত্তির মূল্য পাঁচ শত টাকা। আট রত্তি চার হাজার টাকা। শুধুমাত্র পবিত্র রমজান মাসের জন্য।) বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: www.apnc.co.in
উপকারিতা : রাশিচক্রে মঙ্গল গ্রহের অশুভত্ব দূরীকরণার্থে প্রবাল ব্যবহার করা হয়। স্বাস্থ্যরক্ষা, লিভারের রোগ, আমাশয় ইত্যাদি ব্যাপারে খুবই ফলদায়ক। মেয়েদের জরায়ুর রোগে শ্বেত প্রবাল খুবই উপকারী । বহু রোগের উপশম হয় এই প্রবাল রত্বের দ্বারা। রোমানরা ছেলে-মেয়েদের গলায় প্রবাল রত্ন ধারণ করত বিপদ আপদ থেকে রক্ষাকবচ হিসেবে এবং শিশুদের দোলনায় প্রবাল দন্ড লাগিয়ে থাকেন। জানা যায় প্রবাল রত্নে পদ যুগল সুস্থ্য থাকে বলে ব্যালে নৃত্য শিল্পীরা একে সৌভাগ্যেরর পাথর বলে মনে করেন । ব্যবহারকারীর প্রবালের রঙ পরিবর্তন হতে থাকলে বুঝবেন যে শরীরের যে কোন রোগ বা অসুস্হতার লক্ষণ। সূর্যও নির্দিষ্ট গ্রহলোক থেকে তেজ শোষণ করে প্রবাল মানবদেহে তার নীরব প্রভাব ফেলে । প্রবাল প্রকৃতির শ্রেষ্ঠ উপহার ।
দাম ৩৫০-৪০০টাকা রতি

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180526184105

BLOOD STONE

BLOOD STONE : ব্লাড ষ্টোন

কম্পন বা স্পন্দনকৃত সংখ্যা : ৪,৬
ব্লাডস্টোন (Blood Stone) অনেকটা সবুজ বর্ণের জেম্পার এর ন্যায় আয়রণ অক্সাইডের উজ্জ্বল লাল রঙের ফোঁটাযুক্ত। প্রাচীনকালে একে মহামূল্যবান রত্নপাথর হিসেবে বিবেচনা করা হতো এবং বর্তমান সময়ে পাশ্চাত্যে মার্চ মাসে জন্ম গ্রহনকারী রত্ন হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
Blood Stone – Chalcedony কোয়ার্জ যাহা হিলিওট্রোপ (Heliotrope) নামেও পরিচিত। ব্লাড ষ্টোন হচ্ছে একটি বীরত্বের প্রতীক রত্ন পাথর। রত্নপাথরটি বিভিন্ন ভয়ঙ্কর পরিস্থিতিতে (দৈনন্দিন) ক্রমশ: ক্রমান্বয়ে সাহস সঞ্চারিত করতে পারে এবং আপনাকে আপনার নিজস্ব ভয়ঙ্কর আকাঙ্খা থেকে সুরক্ষিত করে। অধিকন্তু সাহস সঞ্চারে “ব্লাড ষ্টোন” খুব ভাল কাজ করে। রত্নটির রোগ নিরাময় ক্ষমতা অপরিসীম, বিশেষ করে রোগ এর মূল ক্ষেত্রে এর নিরাময় ক্ষমতা প্রদান করার ক্ষমতা বিদ্যমান। নাভি সংক্রান্ত,কিডনী সংক্রান্ত ও হৃদয় চক্রের নিরাময় রত্ন হিসেবে সর্বোত্তম।
ব্লাড ষ্টোন আপনাকে পরিবর্তনের সুবিধা প্রদান করবে। তৎপূর্বে যদি কোন প্রকার বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়ে থাকে তবে তা অপসারিত করবে। এমনকি ভগ্ন স্বাস্থ্যও পুন:উদ্ধার করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। ব্লাড ষ্টোন পাথরের প্রাথমিক বার্তা হচ্ছে “এই মুহুর্তে এখানে থাকুন”। পাথরটি ভালবাসা,সম্পর্ক ও বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে সঞ্জীবনী শক্তি প্রদান করে।
স্বার্থপর আচরণ পরিত্যাগ করতে সহায়তা করে এবং জীবনের ক্ষেত্রে আদর্শবাদী দৃষ্টি ভঙ্গির নবায়ন করে। এছাড়াও এক জনের জন্মসূত্রে প্রাপ্ত ক্ষমতা, মেধা শক্তি ও সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করে। মধ্যযুগীয় খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীরা ক্রুশবিদ্ধ যিশু ও শহীদদের ছবি খোদাই করতে প্রায়ই ব্লাডষ্টোন ব্যবহার করতো বিধায় একে শহীদদের পাথরও বলা হয়। ব্লাড ষ্টোন উৎপত্তি সম্পর্কিত লোক কাহিনী অনুসারে, যখন যিশু খ্রিষ্টের কয়েক ফোঁটা রক্ত পড়ে এবং ক্রুশের পদতলে কিছু জেসপারকে (রত্মপাথর) রঞ্জিত করেত খন সর্বপ্রথম এটি গঠিত হয়।
দৈহিক নিরাময় গুণাবলী: রক্তকে পরিশুদ্ধ করে। যকৃত, কিডনী ও প্লীহাকে বিষমুক্ত করে। রক্ত প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে এবং নিম্নাঙ্গের রক্ত সম্পর্কীয় অঙ্গসমূহের উপকার করে।
সঠিক রাসায়নিক বিশ্লেষণ, শুভ তিথীযুক্ত দিন ব্যতীত এবং বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন না করে যে কোন রত্ন পাথর ধারণ করা অনুচিত। এতে করে শুভ ফল পাবেন না । শোধন প্রক্রিয়া সময় সাপেক্ষ তথাকথিত প্রচলিত ভ্রান্ত সাধারণ নিয়মে দুধ, মধু, গোলাপজল, জাফরান , আতর, জম জম কূপের পানি, নদীর পানি কিংবা গঙ্গা জল ইত্যাদি দ্রব্য / বস্তু দ্বারা শোধন কখনও করা হয় না বা করার বিধান শাস্ত্রে নেই ।

আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রয়কৃত রত্ন পাথর আমরা বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করে দিয়ে থাকি বিনিময়ে কোন অর্থ গ্রহণ করি না । আমাদের, বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করা রত্ন পাথর ধারণ করার পর দ্রুত ফল প্রদান করতে সক্ষম।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180524124548

অ্যজুরাইট (নীলরত্ন)

AZURITE: নীলরত্ন

The Stone Of Heaven- স্বর্গীয় পাথর ।
প্রধান চক্র: হৃদপিন্ড ও স্পাইন (৫ম ও ৬ষ্ঠ চক্র)। মস অ্যাজেইট ৭ ও ৯ নম্বরে স্পন্দিত হয়।

অ্যাজুরাইট শব্দটি এসেছে আরবী শব্দ থেকে যার অর্থ নীল। নীল হচ্ছে ধ্যান ও যোগাযোগের রঙ। যাহোক অ্যাজুরাইটের বর্ণ নীল থেকে নীল-সবুজওসবুজেপরিবর্তণমূলতরূপান্তরেরকথাবলে।
প্রধান শব্দ : চিন্তা ও উপলব্ধি, বিশোধন, নিরাময়, রূপান্তর, উপলব্ধি, শুদ্ধিকরণ, ধৈর্য্য, দয়া, অন্তর্জ্ঞান, ভবিষ্যবচন, আধ্যাত্মিক নির্দেশনা, সত্য, চিন্তা ও বিশ্বাসের প্রসারণ, সচেতনতা, উপলব্ধিকে স্পষ্ট করে, অতিপ্রকৃত বা আধ্যাত্মিক কেন্দ্র উন্মুক্ত করে, বিষাদ কমায়, সুপ্ত সংশয় হালকা করে, আবেগ প্রবণ শক্তি উন্নত করে, অন্তর্জ্ঞান, সৃজনশীলতা ও অনুপ্রেরণা উন্নত করে।
Metaphysical Properties বা বিমূর্ত গুণাবলী : স্বর্গীয় পাথর হিসেবে পরিচিত এই পাথর চেতনার অনুসরণ উন্নত করে। অ্যাজুরাইট একটি আলোক সঙ্কেত। অন্ধকারে একটি লন্ঠন যা অবচেতন মনকে সচেতন মনের সাথে একত্রিত করে এবং আমাদের মনের সীমা প্রসারিত করে। কীভাবে ধ্যান করতে হয় তা শেখার সময় ধারণ করার জন্য এটা একটি মহান পাথর। অ্যাজুরাইট হচ্ছে পুরাতন আচরণ, পুরাতন প্যাটার্ণ, বিশ্বকে দেখার পুরাতন উপায় বর্জন করার পাথর। এটা স্বচ্ছতা ও প্রজ্ঞা আনয়ন করে এবং আমাদেরকে ‘হাটু কম্পন প্রতিক্রিয়া’ সম্পর্কে চিন্তা বা ভাবার জন্য চ্যালেঞ্জ প্রদান করে এবং কেন আমরা এই উপায়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছি তা গভীরভাবে পরীক্ষা করে, আমাদেরকে পুনরায় পছন্দ করার সুযোগ প্রদান করে। মিশরীয়রা ও আমেরিকান ইন্ডিয়ানদের নিকট পবিত্র, অ্যাজুরাইট আধ্যাত্মিক জগতের সাথে যোগাযোগ উন্নত করে। (এর দ্বারা সচেতন যোগাযোগ উন্নত করে) এটা আপনাকে মহাবিশ্ব সম্পর্কিত জ্ঞানের জগতে প্রবেশে সহায়তা করে এবং জীবনের সকল ক্ষেত্রে নতুন অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে। এটা শুধু আপনাকে আধ্যাত্মিক আদর্শ উপলব্ধিতেই সহায়তা করে না বরং আপনাকে ঐসব ধারনার সাথে যোগাযোগে এমন উপায়ে সহায়তা করে যা অন্যরা বুঝতে পারে (১২ ধাপ পাথর বার্তা বহন করে এবং প্রচার করে)। অ্যাজুরাইট ‘আপনার অবচেতন মনে আলো জ্বালাতে সহায়তা করে’। কীভাবে পরিস্থিতি সমূহ সহজজ্ঞানে হ্যান্ডেল করতে হয় সে ব্যাপারে আপনাকে অন্তর্জ্ঞান প্রদান করে। যেসব পরিস্থিতি আপনাকে ইতিপূর্বে ধাধায় ফেলে দিয়েছিল। এটা মনকে একটি উচ্চ লেভেলে বা পর্যায় ও লক্ষ্যে পৌছাতে মনকে নবায়ন,সতেজ ও পুন প্রেষণা প্রদান করে।
প্রবাহ : চক্রগুলোকে বিন্যাস করে এবং আপনার দেহের মাধ্যমে শক্তি অব্যাহতভাবে প্রবাহের সুযোগ দেয়।
আধ্যাত্মিক : সুপ্ত বা গুপ্ত অতি প্রকৃত ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং আধ্যাত্মিক জগতের মহৎ অন্তর্জ্ঞানের দিকে নিয়ে যায়।
যোগাযোগ : কথা বোঝার জন্য সহায়তা করে এবং জ্ঞান অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়।
নিয়ন্ত্রণ: আবেগ ও প্রতিক্রিয়ার উপর আপনার মানসিক নিয়ন্ত্রণ অর্জন ও উন্নত করার ক্ষেত্রে সহায়তা করে। অ্যাজুরাইট হচ্ছে সর্বোৎকৃষ্ট পাথর যা পাথরের পৃষ্ঠস্পর্শ ও ঘর্ষনের মাধ্যমে মুক্ত হয়।
বর্ণ : বৈদ্যুতিক নীল, নীল-সবুজ, ফিরোজা।
আবেগ প্রবণ : বিরক্তিবোধ লাঘব করে, শৃঙ্খলার অভাবে লড়াই করে, দেহের ক্ষেত্রে শক্তিশালী নিরাময়, আবেগীয় মুক্তি আনয়ন করে, বিষাদ, ক্রোধ কমায়।
দৈহিক নিরাময় গুণাবলী : বিরকেজ, ছোট হাড়, সংবহন গোলমাল, বিষ বিশোধন করে। পেশীর খিচুনি, জোড়ায় জোড়ায় ব্যাথা, আর্থাইটিস, পিঠের ব্যাথা, স্পাইনের ভুল বিন্যাস উপশম করে, গতির প্রবাহ বৃদ্ধি করে, ত্বকের রোগ ও অ্যানোরেড্রিয়ায় কাজ করে। অ্যাজুরাইটের সাথে কপারের মিশ্রণ একে আর্থাইটিস বা রিউম্যাটিজমের জন্যে পরিধেয় কপার অলঙ্কারের ক্ষেত্রে আরো উপযুক্ত করে তোলে।
ঔজ্জ্বল্য (Lustre) : Vitreous
আলোক রেখা (Streak) : উজ্জ্বল নীল
সঠিক রাসায়নিক বিশ্লেষণ, শুভ তিথীযুক্ত দিন ব্যতীত এবং বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন না করে যে কোন রত্ন পাথর ধারণ করা অনুচিত। এতে করে শুভ ফল পাবেন না । শোধন প্রক্রিয়া সময় সাপেক্ষ ও ব‍্যায় সাপেক্ষ।
দাম ৭৫০-১০০০ টাকা রতি

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180522063714

অম্বর (AMBAR)

AMBBER : এ্যাম্বার

তৈলস্ফটিক বা সৌগন্ধিক , বর্ণের দিক থেকে হালকা হলুদ বর্ণ হতে শুরু করে বাদামী, লাল, সাদাভ এমনকি নীল, কালো ও সবুজাভ ও ধবধবে সাদা হয়। স্বচ্ছ ও অস্বচ্ছ শ্রেণীর সৌগন্ধিক (Ambber) পাওয়া যায়। খাঁটি সৌগন্ধিক স্বচ্ছ উজ্জ্বল ও মধুর মতো কাটাভা হলুদ বর্ণের। এই রত্নটিতে সুগন্ধ আছে। রত্নটি দুর্লভ অতিশয় দুস্প্রাপ্য ও মূল্যবান। Ambber ভঙ্গুর সবচেয়ে হাল্কা পাথর। সূর্যালোকে এটি বড় চমৎকার দেখায় এবং শিশির বিন্দুর মত চক চক করে। এর প্রতিফলন আভা তৈলাক্ত ধরণের। যে কারণে এই রত্নকে তৈলস্ফটিকও বলে।এটি রাহুর জন‍্য ধারন করা হয়।
উপাদান (Chemical Composition): Approx C10H160 Mixture of various resins.
কাঠিন্যতা (Hardness): 2- 2.5
আপেক্ষিক গুরুত্ব (Speciflc Gravity): Usually 1.05-1.09 Maximum 1.30.
প্রতিসরণাংক (Refractive Index): 1.54
বিচ্ছুরণ (Dispersion): None (নাই)
প্রাপ্তিস্থান: এ্যাম্বার পাওয়া যায় উওর ইউরোপের বাল্টিক সাগর এলাকায়। সাগরের পানির সাথে কিছু এ্যাম্বার উপকূলে এসে যায়। সাধারণত নীল মাটি নামে পরিচিত নরম কাদার থেকেই এ্যাম্বার রত্ন আরহণ করা হয়। এছাড়া আমেরিকা, রোমানিয়া, বার্মা (মায়ানমার), কানাডাতে সিসিলি দ্বীপে পাওয়া যায়।
উপকারিতা: জ্যোতিষশাস্ত্রে বলা হয়েছে এ্যাম্বার ব্যবহারে স্বাস্থ্যরক্ষা ও নানা ধরণের দৈব দুর্বিপাক ও গ্রহ দোষ থেকে রক্ষা করে। ইহা একটি জয়প্রদ রত্ন। এ্যাম্বার রত্নে কিছু ভেষজগুণ আছে বলে শোনা যায়। লোকের প্রচলিত ধারনা, এ্যাম্বার ধারণ করলে যাদু, বান, টোনা, থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। সেকালে অধিকাংশ গ্রীক ও রোমানদের জনগণ বিশ্বাস করতো এবং এটি ধারন করত।
এ্যাম্বার নিয়ে কিছু কথা
এ্যাম্বার বৈদ্যুতিক হয়ে যাবার ক্ষমতা রাখে। এ্যাম্বারকে শুকনো কাপড় দিয়ে ঘর্ষণ করতে থাকলে তড়িৎ চুম্বক শক্তিতে ছোট কাগজের টুকরা ও খড়ের টুকরোকে আকর্ষণ করে নেয়। এ্যাম্বারের গ্রীক নাম ইলেকট্রন (ELEKTRON), ইলেক্ট্রিসিটি শব্দের উৎস এই শব্দটিই। এ্যাম্বার খনিজ পাথর নয়। জীবন থেকে নেয়- তবে সে জীবন আজকের নয় ঝিনুক বা পলিপস-এর মতো। প্রাচীনকালে পৃথিবীতে এক রকম পাইন বৃক্ষ বা দেবদারু জাতীয় সম্পদ, আজও শহর গ্রামে কদাচিত দু-একটি গাছ দেখতে পাওয়া যায়। বিশেষ একটা রজন জাতীয় দ্রব্য নি:সৃত কষ আঠার মত এই গাছের গা থেকে চুইয়ে চুইয়ে বেরুত। মাটির উপর বিপুল পরিমাণে জমা হয়েছিল এই দ্রব্য এবং ভূত্বক পরিবর্তনের সময়ে, এই দ্রব্য মাটি চাপা পড়ে যায়। হাজার হাজার বছর পরে এই দ্রব্যই জীবাশ্মে পরিণত হয়, অথবা শক্ত হয়ে গিয়ে আজকের এ্যাম্বার হয়ে যায়। আদতে এ্যাম্বার নরম, চটচটে থাকার ফলে অনেক পোকামাকর এর গায়ে আটকে থাকে। হাজার হাজার বছরে কঠিন হতে থাকে দ্রব্য, পোকা মাকড়গুলো সংরক্ষিত থাকে এ্যাম্বার রত্নের মধ্যে। দেখে কিন্তু মনে হয় যে পাইন বা দেবদারু জাতীয় গাছ থেকে মূলত: এ্যাম্বারের সৃষ্টি ঘটেছিল, সে গাছ যে অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে জন্মাতো, এখন তার নাম বাল্টিক সমুদ্র আর উত্তর সমুদ্র। এ অঞ্চল ভূপৃষ্ঠে একটু একটু করে জলের তলায় ডুবে যায়। প্রাচীনকালে প্রবল ঝড়জলে বিক্ষুব্ধ হলেই এ্যাম্বারের টুকরো তীরে এসে পড়ে। একালে-এ্যাম্বার তুলে আনা হয় ধাতু নিস্কাশনের খনি খননের মাধ্যমে। সাধারণত এ্যাম্বার পাওয়া যায় ছোট ছোট টুকরো আকারে। ১৮ পাউন্ড ওজনের বড় ডেলাও পাওয়া গেছে বলে জানা যায়। প্রাচীন গ্রীক পুরানে উল্লেখ রয়েছে - “তরুণ এক গ্রীক দেবতার ভগিনীদের অশ্রুতে গড়া এ্যাম্বার। সেই তরুন গ্রীক দেবতা চেয়েছিলেন অশ্বারোহনে স্বর্গে যেতে। কিন্তূ দুর্ভাগ্য ঘোড়া নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রাণ হারান। ভাই-এর নির্বোধ ইচ্ছেকে উৎসাহিত করার জন্য বোনদের শাস্তি দিয়ে বৃক্ষে রূপান্তরিত করা হয়। তাদের অশ্রু সূর্যালোকে ঘনীভূত হয়ে এ্যাম্বারে পরিণত হয়েছে।”
সঠিক রাসায়নিক বিশ্লেষণ, শুভ তিথীযুক্ত দিন ব্যতীত এবং বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন না করে যে কোন রত্ন পাথর ধারণ করা অনুচিত। এতে করে শুভ ফল পাবেন না । শোধন প্রক্রিয়া সময় সাপেক্ষ তথাকথিত প্রচলিত ভ্রান্ত সাধারণ নিয়মে দুধ, মধু, গোলাপজল, জাফরান , আতর, জম জম কূপের পানি, নদীর পানি কিংবা গঙ্গা জল ইত্যাদি দ্রব্য / বস্তু দ্বারা শোধন কখনও করা হয় না বা করার বিধান শাস্ত্রে নেই ।
দাম ৭৫০-১০০ টাকা প্রতি রতি

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180521094810

ম‍্যালাকাইট

শুভ রাত্রি

MALACHITE: ম্যালাকাইট

The Stone of transformation- ‘‌রূপান্তরের পাথর’চক্র: মুকুট বা মাথার চাদি।
প্রধান শব্দ: অ্যাথলেট, অপরাধ, অসন্তুষ্টি, আধ্যাত্মিক অভিব্যক্তি, আবেগপ্রবণ নিরাময়, সম্পর্ক, বন্ধুত্ব।Metaphysical Properties বা বিমূর্ত গুণাবলী : ম্যালাকাইটের উপহার হল পরিস্থিতি পরিবর্তনের ক্ষেত্রে একজনকে চিন্তামুক্ত বা স্বস্তিপূর্ণ হওয়ার ক্ষেত্রে সহায়তা করা। এছাড়াও এটি তথ্য ব্যাখ্যাকরণ ও রূপান্তরের ক্ষেত্রে সহায়তায় খুবই শক্তিশালী যা আধ্যাত্মিক অভিব্যক্তির দিকে নিয়ে যায়। নেতিবাচক অভিজ্ঞতা, বিশেষ করে এমন একটি বিষয় যা আপনি স্মরণ করতে পারছেন না, তা সনাক্ত করা ও দূর করার জন্য চমৎকার পাথর। এটা নির্দিষ্টভাবে ঐসব লোকের জন্য সহায়ক যারা আধ্যাত্মিকতার পথে রয়েছেন অথবা অপরাধ থেকে মুক্ত হওয়ার চেষ্টায় নিয়োজিত রয়েছে।কীভাবে একজন ক্ষতিপূরণ প্রদান করে, যার জন্য আপনার কোন অনুস্মরণ বা জ্ঞান নেই? ম্যালাকাইট আপনার অতীত স্পষ্ট করার ক্ষেত্রে সহায়তা করবে, যার জন্য আপনার কোন সচেতনতা না থাকতে পারে, বরং একটি বোঝা হিসেবে থেকে যায়, যা আপনি বহন করছেন। আপনি যদি নিজেকে অপরাধী মনে করেন, কিন্তু কি কারণে তা জানেন না, তাহলে সেক্ষেত্রে এটি আপনার সংগ্রহশালায় যোগ করার জন্য উপযুক্ত পাথর।এটা বিশেষ কিছু অবস্থা বা পরিস্থিতি, যেমন-সম্পর্ক, অসন্তুষ্টি ও বিরক্তির কারণের ক্ষেত্রে অন্তর্দৃষ্টি অর্জনে সহায়ক হতে পারে যাতে করে আপনি এগুলো থেকে মুক্ত হতে পারেন। বিমান চালনার ক্ষেত্রে একটি প্রতিরক্ষামূলক পাথর, বলা হয়ে থাকে এটা মাথা ঝিম ঝিম করা ও এর প্রতিরোধের ব্যাপারে সচেতন করে।উপযুক্ত : ম্যালাকাইট ভালোবাসা ও বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে বিশ্বস্ততা উপস্থাপন করে এবং এটা জেড পাথরের ক্ষেত্রে উত্তম সাহচর্য সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিশ্বস্ততার পাথর-রোমাঞ্চকর ও বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে, যাতে কিছু গোলমাল ছিল এবং পুনরায় আস্থা তৈরী করা দরকার ছিল, কারণ এটা আনুগত্যকেও উন্নত করে। কপারের সাথে ম্যালাকাইট সেট করলে এর ক্ষমতা বৃদ্ধি ও বিবর্ধিত হয়।বর্ণ : সবুজদৈহিক নিরাময় গুণাবলী: অ্যাজমা, আর্থাইটিস, ফোলা গ্রন্থি, টিউমার প্রবৃদ্ধি, ভাঙ্গা হাড় ও ছিন্ন পেশী।সঠিক রাসায়নিক বিশ্লেষণ, শুভ তিথীযুক্ত দিন ব্যতীত এবং বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন না করে যে কোন রত্ন পাথর ধারণ করা অনুচিত। এতে করে শুভ ফল পাবেন না । শোধন প্রক্রিয়া সময় সাপেক্ষ তথাকথিত প্রচলিত ভ্রান্ত সাধারণ নিয়মে দুধ, মধু, গোলাপজল, জাফরান , আতর, জম জম কূপের পানি, নদীর জল কিংবা গঙ্গা জলইত্যাদি দ্রব্য / বস্তু দ্বারা শোধন কখনও করা হয় না বা করার বিধান শাস্ত্রে নেই ।

আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রয়কৃত রত্ন পাথর আমরা বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করে দিয়ে থাকি বিনিময়ে কোন অর্থ গ্রহণ করি না । আমাদের, বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করা রত্ন পাথর ধারণ করার পর দ্রুত ফল প্রদান করতে সক্ষম।
দাম:৫০০-৬০০প্রতি রতি।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180520042802

জেসপার

জেসপার

কিছু কিছু ঐতিহাসিক দলিল থেকে জানা যায় পৃথিবীর বিভিন্ন শাসনামলে জেসপার নামক পাথর ব্যবহার করা হত। এই রত্ন পাথর দেখতে অনেকটাই আকিক পাথরের মত, এবং বেশীর ভাগ সময় জেসপার পাথর আকিক নামেই বিক্রি হয়ে থাকে। বিখ্যাত ঐতিহাসিক “Muqrizi” এর আলোচনা থেকে জানা যায় বনি ফাতিমাহ তাদের অনেক ব্যবহার্য জিনিস তৈরি করতেন জেসপার দিয়ে। জলের পাত্র তৈরিতে সব থেকে বেশি ব্যবহার করা হত জেসপার পাথর। প্রথম দিকে এটা শুধু মাত্র বনি আব্বাসের রাজা-রানীরা ব্যবহার করতেন। কিন্তু ফাতেমি যখন জোর করে বাগদাত দখল করে নেয় তখন সেগুলো ফাতেমির কোষাগারে জমা হয়। এই পাথরের নিরাময় ক্ষমতার কারনে ধনীরা এর ব্যবহারের প্রতি আকৃষ্ট হন। মোঘল আমলের রাজা-বাদশাহ শুধু মাত্র নিরাময় ক্ষমতার জন্যই জেসপার ব্যবহার করতেন। মনে রাখা ভাল যে বর্তমান যুগে ইউরোপ এবং বিশেষ করে লন্ডনের মানুষ হার্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবার জন্য জেসপার ব্যবহার করে থাকে।

# যদি কেও সবসময় গলায় জেসপার পাথর ব্যবহার করেন লকেট করে তাহলে সে মস্তিষ্কের রোগ থেকে মুক্ত থাকে। এমনকি মানুষিক ভারসাম্য ঠিক থাকে।

# জেস্পার ব্যবহারে হার্টের সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। এমন কি কেও পূর্বে হার্টের অসুখে ভুগে থাকলে পরবর্তী কালে সে অসুখ থেকে রক্ষা পেতে সাহায্য করে।

# এটা প্রসবকালীন সময় প্রসব বেদনা কমাতে সাহায্য করে।

# জেস্পার পাথর ব্যবহারে পাইলস রোগ সহ লিভার ও পাকস্থলির রোগ নিরাময় হয়।

# এটি ব্যবহারে উচ্চ রক্তচাপ কমে স্বাভাবিক হয়ে আসে।
দাম :৩০০-৫০০ টাকা রতি

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180518114552

Certificate

লাপিজ লাজুলি

প্রাচীন কাল থেকেই লাপিজ খুব মূল্যবান এবং জনপ্রিয় পাথর হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। এটা দেখতে খুবই সুন্দর একটি পাথর, গারহ নীল রঙের মাঝে মাঝে হালকা হালকা সোনালী রেখা দেখা যায়। লাপিজ লাজুলি পাথর সর্ব প্রথম পাওয়া যায় আফগানিস্থানে এবং এখন পর্যন্ত সর্ব উৎকৃষ্ট লাপিজ পাওয়া যায় এখানেই। এটা বন্ধুত্ব ও সত্যর পাথর।

জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে লাপিজ লাজুলি পাথরের উপকারিতা

# লাপিজ লাজুলি পাথর শনি এবং রাহু গ্রহের খারাপ প্রভাব থেকে রক্ষা পেতে সাহায্য করতে পারে।

# যেহেতু লাপিজ শনি গ্রহের পাথর, সেই হিসেবে ইন্দ্র নীলা এবং নীল জারকন পাথরের পরিবর্তে ব্যবহার করা যায়।

# যে সকল মেয়েরা নাচ এবং গানের চর্চা করেন তাদের জন্য খুব উপকারী এ পাথর।

# পুরুষের মাঝে পজিটিভ শক্তি বৃদ্ধি করে লাপিজ লাজুলি।

# মানুষের মাঝে হতাশা এবং খারাপ চিন্তার সৃষ্টিতে বাধা হয়ে দাড়ায়।

# সেই প্রাচীনকাল থেকেই একটি বিশ্বাস প্রচলিত রয়েছে যে, লাপিজ লাজুলি পাথর খারাপ আত্মা, হিংসা এবং ভয় থেকে মুক্ত থাকতে সাহায্য করতে পারে।

# নিদ্রাহীনতায় যারা কষ্ট করেন তাদের জন্য খুব উপকারী লাপিজ লাজুলি পাথর।

# এ পাথর ব্যবহারে মনের মাঝে শান্তি বিরাজ করে এবং ব্যবহারকারীকে মানুষিক ভাবে চাঙ্গা করে থাকে। ফলে দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকা যায় এবং প্রশান্তিতে ঘুমানো যায়।

# লাপিজ লাজুলি পাথর জ্বর সারাতে সাহায্য করে এবং গলা ও ফুসফুসের সমস্যায় উপকারী।

# লাপজি চক্ষু রোগেও বিশেষ উপকারী ভূমিকা রাখতে পারে, এবং চোখের বিভিন্ন রোগে হতে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারে।

# এছাড়া লাপিজ কিছু কিছু সময় পাকস্থলীর সমস্যায় উপকারী।

# জ্যোতিষরা বলে থাকেন এ পাথর পারিবারিক জীবন থেকে সুখ পেতে সাহায্য করতে পারে এবং মানুষিক শান্তি এনে দিতে পারে।

# পরিবার ও আসে পাশের মানুষ গুলোর মাঝে ইচ্ছা শক্তি ও আস্থা বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে।

# সুখী এবং শান্তিময় পারিবারিক ও সাংসারিক জীবনে লাপিজ লাজুলি পাথর ভূমিকা রাখতে পারে।
দাম ২০০-২৫০টাকা রতি।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180517081921

TIGER EYE

·
TIGER EYE ঃ- রক্ষা, পরিশুদ্ধ চিন্তা, ব্যক্তিগত ক্ষমতা, চারিত্রিক সরলতা ও সততা, আত্মনিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা, বাস্তবতা, ক্ষমতার ভারসাম্যতা, ইচ্ছাশক্তি, সাহস ও মনোবল। যদি আপনার জীবনকে পরিবর্তন করতে আগ্রহী হন তবে Tiger Eye একটি চমৎকার পাথর। বিভিন্ন প্রকার কঠিন দুঃসময় থেকে রক্ষা করতে এই পাথর অদ্বিতীয়। আপনার কর্মক্ষেত্রে ভারসাম্যতা রক্ষা করে। কঠিন মুহূর্তে উত্তরণের শক্তি যোগাবে। মনের সন্দেহ দূর করে। সিদ্ধান্তের স্পষ্টতা এবং বাস্তববাদী হতে সাহায্য করে বাঘ্রাক্ষী রত্ন পাথর। সংগ্রামী মানুষ, যারা সহজেই বিমুখ হয়ে যান তাদের জন্য Tiger Eye পাথর খুবই উপকারী। যারা খুবই লাজুক স্বভাবের তাদের জন্য পাথরটি অতীব কার্যকরী ভূমিকা রাখতে সক্ষম। আপনি যদি দূর্বল, বিষন্নতা অথবা অনেক সময় পর্যন্ত ভয়ে থাকেন তাহলে আপনার উচিত হবে ‘বাঘ্রাক্ষী’ বা ‘বাঘ্র-অক্ষি’ রত্নটি ধারণ করা। এটি ধৈর্য্য সহ যে কোন জিনিস দৃষ্টি গোচর, সংকল্প, সতর্ক সচেতনসহ ধীর ও সঠিক সময় নির্ধারণ করে। বাঘের যেমন শক্তি, সঠিক ভাবে শোধন করে এই পাথরটি ধারণ করলে তদ্রুপ শক্তিমত্তার ন্যায় ক্রীয়াশীল হয়।
টাকা/অর্থ : জাগতিক মানুষের জন্য এটি একটি যথোপযুক্ত রত্ন পাথর। পাথরটি ব্যবহৃত হয় অতি প্রাচুর্যতার জন্য, সম্পদকে ধরে রাখার দৃঢ় অবস্থান উন্নত করার জন্য, স্বাস্থ্য বা শরীরকে উত্তেজিত করার জন্য অর্থাৎ সর্বদা সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য।
বর্ণ : উজ্বল সোনালী বর্ণের যা বাদামী বর্ণের মত দেখায়। কিন্তু লাল, ক্রীম, নীল ও কাল রংয়ের Tiger Eye একমাত্র পশ্চিম আফ্রিকার দেশ সমূহে দেখা যায়।
দৈহিক প্রশমনকারী উপকরণ : চক্ষু, Reproductive System- রাতকানা, হাড়ভাঙ্গা, আক্রান্ত গোড়ালী, পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা উপশম করে।
কাঠিন্যতা (Hardness): ৭.০
আপেক্ষিক গুরুত্ব (Speciflc Gravity): ২.৬৪ – ২.৭১
প্রতিসরণাংক (Refractive Index) : ১.৫৫৩ – ১.৫৫৪
দাম ২০০-২৫০ টাকা রতি
Kush mukherjee
rampurhat chaklamath birbhum
whatsapp no 9233172388
booking no 7001608953
Website:www.apnc.co.n



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180516083141

ফিরোজা

সুপ্রভাত

ফিরোজা পাথর

পাথর একটি বিরল পাথর হিসাবে পরিচিত, যা তার আকর্ষণীয় চেহারা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। এটি একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কঠোরতা রয়েছে; এটি তার রং পরিবর্তন, সৌন্দর্য্য এবং সৌন্দর্য পরিবর্তন ছাড়া পরিধান করতে পারেন, এবং অভাব এটি একটি শর্ত। যদি এটি বিরল হয়, এটি মূল্যবান পাথরের তালিকা অন্তর্ভুক্ত করা হয়। , এর আর্দ্রতা বৃদ্ধি করে তার গুণমান বৃদ্ধি, যা গয়না গঠন সবচেয়ে মূল্যবান রত্ন; কারণ অন্যান্য মূল্যবান পাথরের তুলনায় তার সস্তা দাম।

ফিরোজা পাথর তামার বাষ্প গঠিত হয়, প্রথম 4,000 বছর আগে প্রাচীন মিশরীয় দ্বারা ব্যবহৃত। এটা আনন্দ এবং আশাবাদ এবং চোখের ঈর্ষা পাথর, এবং কিছু এটা ইতিবাচক শক্তি প্রভাবিত করে, এবং এটি পরেন যারা খারাপ এবং ঈর্ষা মুছে ফেলার বিশ্বাস করে।

ফিরোজা পাথরের উপকারিতা

এই পাথর বেনিফিট মানব শরীরের স্বাস্থ্য এবং থেরাপিউটিক বেনিফিট হয়। এর অধিকাংশ উপাদান তামা ফসফেট হয়। বাতের রোগীদের জন্য কপার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলির মধ্যে একটি।

টিউমার গ্রান্ড, একটি গ্রন্থি যা শরীরের ইমিউন সিস্টেমের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ ।

প্রতিষেধক সিস্টেমের জন্য সমর্থন, যৌথ প্রদাহ হ্রাস, যেমন: রাউমাটয়ড, এবং হাঁটু এর কার্তুয়াল দৃঢ়তা

দৃষ্টিশক্তি জন্য দরকারী

এন্টি-কিডনি পাথর

পেট টনিক

এন্টি-পার্টুসিস।

অত্যধিক টিয়ার নলগুলি আটকানো

স্টার্টারিংয়ের জন্য উইজার্ড

স্নায়ু শান্ত, এবং একটি মানসিক প্রভাব আছে।

সাহস ও সাহস প্রদান

ছাত্রদের সাদা করার জন্য উইজার্ড

চক্ষু চোখের পলকে চোখের কোণের প্রদাহজনিত অসুখের প্রসারণ, সাধারণত একটি ত্রিভুজের মতো আকৃতির, কানেক্টিকাটের দিকে তার মাথা, এবং কিছু ক্ষেত্রে কর্ণায় চক্ষু সাদা হয়ে যেতে পারে। Descordides বলেন: কেরির, এবং প্রাচুর্য উপকার, এবং আবদ্ধ চোখ টুটা সম্মিলন, এবং blurred করা)।

নীল ফিরোজা পাথরের উপর একটি সাম্প্রতিক ফরাসি বৈজ্ঞানিক গবেষণা প্রকাশ করেছে যে এই পাথরটি নেতিবাচক চিন্তা থেকে রক্ষা করার ক্ষমতা রয়েছে, যা ক্রোধ নিয়ন্ত্রণ এবং নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। গবেষণায় দেখা গেছে যে ফিরোজা পাথর বিষাক্তের বিরুদ্ধে কার্যকর এবং রক্ত ​​গ্লুকোজ এবং কোলেস্টেরল মাত্রা উত্থাপন; এটি তরল জন্য একটি কীটনাশক চক্ষু, নাক এবং শ্লেষ্মার ঝিল্লি রক্ষা করে, এবং এটা পরতে সবচেয়ে ভাল উপায় রোগীদের জন্য একটি ব্রেসলেট বা একটি নেকলেস হিসাবে হয়।

ফিরোজা পাথর ব্যবহারের ক্ষেত্রে

কিছু ক্ষেত্রে ফিরোজা পাথর ব্যবহার যেমন আছে, যেমন:

চরম ভয়, বিষণ্নতা, এবং বিষণ্নতা বিষয়।

মৃগী রোগ

স্কর্পিয়ান বুলডগিটিস একটি অ্যান্টি-টক্সিন।

একটি দীর্ঘ সময়ের জন্য এটি ঘুরা যখন চোখ ব্যথা পরিহার করে।

চোখের বিশৃঙ্খল

অন্ত্রের আতঙ্কের বিষয়গুলি

ফিরোজা পাথর ব্যবহার কিভাবে

ফিরোজা পাথর সুবিধা গ্রহণের সাধারণ পদ্ধতিগুলি অন্তর্ভুক্ত:

ফিরোজা পাথর এবং পানীয় দ্রবীভূত করা; ভূপৃষ্ঠের কামড় নিরাময়ের জন্য।

মধু এবং পানীয় সঙ্গে ফিরোজা পাথর গুঁড়ো মিশ্রিত; কিডনি পাথর ভাঙ্গা সাহায্য

ফিরোজা পাথর গুঁড়া সঙ্গে জোর; চোখের মধ্যে অত্যধিক টিয়ার গনোরিয়া প্রতিরোধ করা।

স্থান ফিরোজ পাথর ছড়িয়ে

ফিরোজা পাথর ইরানে ছড়িয়ে পড়ে, এবং ইরানের পর্বত (নিশাপুর) এর বাড়ি। নেজাবুরি ফিরোজা হল সেরা ফিরোজা, এবং ফিরোজা সিনাই এবং আমেরিকা পাওয়া যায়।

নাসর ফিরোজ বলেন: (নীল আকাশের একটি কঠিন পাথর, খান ডায়নদ বনেসাপুর থেকে সান পর্বত থেকে আনা, একটি রুক্ষ পাথর উপর পিষে পানি গ্রহণ করা হয়, এবং তারপর শীতল চর্বি উপর নরম, এবং ভিজা ছিল সবকিছু শ্রেষ্ঠ, এবং দিন তিক্ত এবং রং বৃদ্ধি, এটি থেকে ধাতু Azhari এবং Bouzhaqi ছিল, এবং উল্লেখ করা যে সুন্দর ধরনের jewellers: ইস্পাত, তিক্ত, ভারসাম্য [[_ যাও _ কালার_blown]
রঙ], গ্লাস, উজ্জ্বল মুখ, এবং তারপর পিএএম হিসাবে পরিচিত ইট)।

ফিরোজা পাথরের নাম

শব্দ “ফিরোজা” অর্থ “ফিরোজা পাথর”, যার অর্থ “তুরস্কের পাথর” কারণ এটি “চোখের পাথর”। তুরস্ক মাধ্যমে ইউরোপ স্থানান্তর করা হয়েছিল, সহ বিভিন্ন নামগুলিও বলা হয়, সহ:

ফিরোজা।

আশাবাদ পাথর।

অজ্ঞতা পাথর

প্রাচীন মিশরীয়দের মফাক্ত বলে, এটি প্রাচীন মিশরীয়দের বল

ফিরোজা পাথরের ধরন

আরব বিশ্ব জুয়েলারী দুই ধরনের রঙ দ্বারা ফিরোজা পাথর শ্রেণীবদ্ধ:

ফাওউউজ বেশকি: নীল হল উজ্জ্বল নেট।

ফাওউউজ কিঞ্জি: হল সবুজ নীল

বর্তমানে, ফিরোজা প্রজাতি নিম্নরূপ শ্রেণীবদ্ধ করা হয়:

ফাওউজ মিশরীয়: এর রঙ সবুজ সবুজ নীল

ফাওউউজ ইরানী: তার রঙ সুন্দর নীল, এবং এর শেখ।

আমেরিকান ফেয়ারুজ: এর রঙ গাঢ় নীল।

মেক্সিকান ফেয়ারুজ: এর রঙ নীল সবুজ হয়।

ফিরোজা পাথর জন্য উপাদান জড়িত উপাদান অনুযায়ী অনেক রং; তামা নীল উপার্জন করে এবং লোহা সবুজ রঙ অর্জন করে, তবে যদি মিলিত তামা এবং লোহার অমেধ্য একসঙ্গে সমুদ্রের রঙটি নীল রঙের (ফিরোজা) দেয়, এবং মূল নীল, সবুজ, আপেল সবুজ, এবং সায়ান।

ফিরোজা পাথরের বৈশিষ্ট্য

ফিরোজা একটি পাথর যার রঙ বায়ু বিশুদ্ধ হয় হিসাবে বর্ণনা করা হয়, এবং এটি তার ভূত্বক দ্বারা scarred হয়। যদি কিছু চর্বিযুক্ত মিশ্রিত হয়, তবে এটির রংটি লুণ্ঠন করে এবং যদি এটি ঘাম হয় তবে এটির রংটি নষ্ট হয়ে যায় এবং কিডনিতে ভাল যায়। ফিরোজা এর অসুবিধা এটি তরল এবং এসিড সঙ্গে মিশ্রিত, এবং লৌহঘটিত যদি সূর্যালোক এবং তাপ উদ্ঘাটিত, এবং স্ক্র্যাচ এবং বিরতি সহজ, এবং রঙ স্বচ্ছ নয় তাহলে এটি spoils।
দাম ১৫০-৩০০ টাকা রতি।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180516061937

নীল চন্দ্রকান্তমনি

MOON STONE (চন্দ্রকান্তমনি)কে বাংলায় মুন পাথর বলা হয়, অনেক জ্যোতিষ আবার একটু কঠিন করে “চন্দ্রকান্ত মনি” বলে থাকে। রাশি তত্ত্ব হিসেবে যাদের চন্দ্র গ্রহের খারাপ প্রভাব রয়েছে তাদের মুন পাথর ব্যবহার করতে বলা হয়ে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে মুন পাথর পাওয়া গেলেও ইন্ডিয়ান এবং শ্রীলঙ্কান মুন পাথর বাংলাদেশে বেশী পাওয়া যায়, এছাড়া তানজানিয়া তে বিভিন্ন রঙের মুন পাথর পাওয়া যায়। যাকে আমরা কালার মুন বলে থাকি। সারা পৃথিবীর মধ্যে শ্রিলাঙ্কার ব্লুমুন পাথর বিখ্যাতজ্যোতিষ শাস্ত্র মতে মুন পাথর উপকারিতা আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখাতে এবং চিন্তা শক্তি বাড়াতে মুন পাথর উপকারী।যাদের প্রচণ্ড রাগ, যারা অল্পতে খুব বেশী রেগে যান তাদের রাগ প্রশমিত হতে পারে মুন পাথর ব্যবহারের ফলে।চৌকশতা বাড়াতে মুন পাথর ব্যবহার করা যেতে পারে।জ্যোতিষ শাস্ত্রে যেদিন থেকে মনে করা হয় চাঁদ মানুষের মন কে নিয়ন্ত্রণ করে ঠিক সে দিন থেকে মুন পাথরকে ব্যবহার করা হয় মানুষের মনের শান্তির জন্য। ধ্যান, স্থিরতা জন্য এ পাথর খুব খুব উপকারী। যদি কেও তার দুচোখের উপর মুন পাথর ছোঁয়ায় তাহলে সাথে সাথে তিনি একটি শীতল অনুভূতি পাবেন।মানুষিক স্থিরতা বঝায় রাখার জন্য এ পাথর বেশ উপকারী।মেয়েদের শারীরিক হরমনের ভারসাম্য রাখতে সাহায্য করে মুন পাথর, বিশেষ করে ঋতুচক্র ও সন্তান প্রসবের ব্যাথা কমাতে সাহায্য করে।ছেলেদের অতিরিক্ত রাগ কমাতে সাহায্য করে থাকে মুন পাথর।যে মানুষ গুলো দুশ্চিন্তা গ্রস্থ, আত্মবিশ্বাসের অভাবে ভুগে থাকেন তাদের জন্য উপকারী রত্ন পাথর মুন।মুন পাথর নাক দিয়ে রক্ত পরা, বদ হজম ও সান স্ট্রোক থেকে রক্ষা পেতে সাহায্য করে।অনেকে আবার মুন পাথরকে ভালোবাসার পাথর বলে থাকেন। প্রকৃত ভালোবাসার মানুষটিকে খুঁজে পেতে নাকি মুন পাথর সাহায্য করে থাকে।সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা বৃদ্ধিতে মুন পাথর সাহায্য করতে পারে।অনিদ্রা জনিত সমস্যায় মুন পাথর খুব উপকারী।দাম ৫৫০-৭৫০ টাকা রতিACHARYA KUSH MUKHERJEE\RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)PIN NO 731224 GOLD MEDALIST\r\nWHATSAPP NO 9233172388\r\nCONTACT NO 7001608953\r\nONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTERPLEASE LIKE&SAREContact with me :www.apnc.co.inhttps://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180515102326

ক‍্যাটস আই



ক্যাট’স-আই


উপাদান (Chemical Composition) : সিলিকন, ম্যাগনেসিয়াম, বেরিলিয়াম সংমিশ্রণে সৃষ্ট।

উপকারিতা: জ্যোতিষশাস্ত্রে এই পাথরটি অশুভ কেতু গ্রহের প্রতিকারের রত্ন। ইহা ব্যবহারে রহস্যপূর্ণ জটিলতা, গোপন শত্রুতা, কোন প্রকার দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। কথিত আছে এই পাথরটি সঙ্গে থাকলে সর্প দংশন করে না। ভারতে একে অশুভ নাশকারী রত্ন হিসেবে গণ্য করা হয়। উচ্চস্থান থেকে পতিত হবার থেকে রক্ষা করে।

ক্যাট’স আই বা বৈদুর্য্যমণি - চকচকে উজ্জ্বল রত্ন । উপরের ভাগ পালিশ করা এবং নীচের পিট পালিশহীন হয়ে থাকে । এই রত্নটির উপরের স্থল থেকে উজ্জ্বল আলোর সুতোর মত দাগ থাকে। রত্নটিকে নাড়ালে দাগগুলি নড়তে দেখা যায়। এটাকে “বিড়াল অক্ষি” ও বলা হয় । কারণ রত্নটি দেখতে অনেকটা বিড়ালের চক্ষুর মত । 

এটিকে আরবীতে লহসনিয়া বলে । বর্ণের দিক থেকে সবুজ, সাদা আভাযুক্ত ও ছাই রঙ- এর মত হয় । প্রকার ভেদে বৈদুর্য্যমনি কয়েক প্রকার যেমন – কনকক্ষেত্রী, ঘিক্ষেত্রী, ধূম্রক্ষেত্রী । আসল বৈদুর্যমণি কষ্টি পাথরে ঘর্ষণ করলে বর্ণ ও উজ্জ্বলতা নষ্ট হয় না বরং লাবণ্য আরো প্রকাশ পায় । বৈদুর্য্যমণি ক্রাইসোবেরিল গোত্রের রত্ন । বৈদুর্য্যমণি পাথরটি এদিক - ওদিক ঘুরালে বেড়ালের চোখের মতে চকচক করে ওঠে । এই ধর্মটির পারিভাষিক নাম Chatoyancy। কিন্তু এই ধরণের সব পাথরকেই বৈদ্যুর্য়মণি বলা যাবে না। 

যে পাথরের কাঠিন্য খুব বেশী, বহু বছর পরেও ক্ষয়ে যাবে না । সেই পাথরে যদি আলোর খেলা দেখা যায় তবে তা হবে বৈদুর্য্যমণি । এই রকম পাথর হচ্ছে ক্রাইসোবেরিল । রাসায়নিক নাম বেরিলিয়াম অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড । আবার যে ক্রাইসোবেরিলে সামান্য লোহার অনুর মিশ্রণ আছে তাদের রং মধুর মতো হালকা সোনালি । 

এর পারিভাষিক নাম ‘সাইমোফেন’ উৎকৃষ্টতম বৈদুর্য্যমণি এগুলোই । ‘ক্যাবোকন’ আকৃতিতে রত্নটিকে কাটলে একটা উজ্জ্বল নীল আলোর বিন্দু ফুটে উঠে বেড়ালের চোখের মণির মত দেখায় । প্রাচীন শ্রীলংকায় কান্তির রাজার একটি বৈদুর্য্যমণি এমনভাবে কাটা হয়েছিল যে, তাতে এ রত্নের স্বাভাবিক দাগগুলোর মাধ্যমেই মশালে আলোকিত একটি দেবীর ছবি ফুটে উঠতো। আগ্নেয়গিরি লাভা ঠান্ডা হলে তার মধ্যে মাঝে মাঝে এক ধরণের গিরি কাচ পাওয়া যায়। 

সেগুলি লাল, ধূসর কিংবা কালো-বিভিন্ন রঙের হতে পারে। সেগুলিতে থাকে সোডিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রণ ও অ্যালুমিনিয়াম। সেগুলির ফাকে ফাকে আরেক ধরণের সুতোর মতো পাথর দেখা যায়। পরিস্কার ও পালিশ করে সেগুলিকে বৈদুর্য্যমনি হিসেবে বাজারে চালিয়ে দেয়া হয়। এটা এক ধরণের নকল মণি। গলিত কাচের সাথে লেড অক্সাইড, ফ্লোরিন ও বেরিল যোগ করে তৈরি করা হয় আরেক জাতের নকল বৈদুর্য্যমনি। আজকাল বাজারে বৈদুর্য্যমনি বা ক্যাটসআই পাওয়া যায় সিংহল ও ব্রাজিলে।

প্রাপ্তিস্থান: ব্রাজিল, চীন, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড প্রভৃতি স্থানে বৈদুর্য্যমনি পাওয়া যায় 

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180514223542

প্রবাল(CORAL)

শুভ রাত্রী

Coral : প্রবাল
প্রবাল অস্বচ্ছ রত্ন । ফার্সী ও আরবীতে মারজান বলে। ভারত ও নেপাল এই রত্নকে পলা বলে । প্রবাল গাঢ় নীল, লাল, গোলাপী বা গৈরিক, সাদা ও কালচে বর্ণের দেখা যায় । রত্নটি শুকনো ও শীতল । এটি কয়েক প্রকার । যেমন – রক্তের মত লাল অথবা গাঢ় লাল বর্ণের প্রবালকে বলে রক্তপ্রবাল, গোলাপি বর্ণের প্রবালকে বলে গৈরিক প্রবাল ও সাদা বর্ণেরটিকে বলে শ্বেত প্রবাল । বর্ণের মধ্যে শাস্ত্রমতে রক্ত প্রবাল দ্রুত ফলদায়ক। কষ্টি পাথরের ঘর্ষণে খাটি প্রবাল নিজ বর্ণ হারায় না । খাঁটি প্রবালে পোকায় কাটা দাগ আথবা ছোট ছোট গর্ত থাকার সম্ভাবনা থাকে । বিশুদ্ধ প্রবাল এসিডের সংম্পর্শে বুদ বুদ- এর সৃষ্টি করে এবং নিজ বর্ণ হারিয়ে নষ্ট হয়ে যায়।
উপাদান (Chemical Composition) : ক্যালসিয়াম কার্বনেট, ম্যাগনেসিয়াম এবং কপার সল্ট।
কাঠিন্যতা (Hardness): ৩-৪
আপেক্ষিক গুরুত্ব (Specific Gravity) : ২.৬-২.৭
প্রতিসরণাংক (Refractive Index) : ১.৪৮৬-১.৬৫৮
বিচ্ছুরণ (Dispersion) : (None) নাই।
প্রাপ্তিস্থান : ভুমধ্যসাগর, প্রশান্ত মহাসাগর, ফ্রান্স আলজেরিয়া, মরক্কো, বাংলাদেশ সেন্ট মার্টিন দ্বীপ প্রভৃতি দেশের দ্বীপে ও সমুদ্র প্রবাল পাওয়া যায় । গোটা বিশ্বে ইতালীয় প্রবালের কদর খুব বেশী ।
উপকারিতা : রাশিচক্রে মঙ্গল গ্রহের অশুভত্ব দূরীকরণার্থে প্রবাল ব্যবহার করা হয়। স্বাস্থ্যরক্ষা, লিভারের রোগ, আমাশয় ইত্যাদি ব্যাপারে খুবই ফলদায়ক। মেয়েদের জরায়ুর রোগে শ্বেত প্রবাল খুবই উপকারী । বহু রোগের উপশম হয় এই প্রবাল রত্বের দ্বারা। রোমানরা ছেলে-মেয়েদের গলায় প্রবাল রত্ন ধারণ করত বিপদ আপদ থেকে রক্ষাকবচ হিসেবে এবং শিশুদের দোলনায় প্রবাল দন্ড লাগিয়ে থাকেন। ইতালীতে প্রবালের মালা ধারন করা হয় কু’নজর এড়ানোর জন্য। জানা যায় প্রবাল রত্নে পদ যুগল সুস্থ্য থাকে বলে ব্যালে নৃত্য শিল্পীরা একে সৌভাগ্যেরর পাথর বলে মনে করেন । ব্যবহারকারীর প্রবালের রঙ পরিবর্তন হতে থাকলে বুঝবেন যে শরীরের যে কোন রোগ বা অসুস্হতার লক্ষণ। সূর্যও নির্দিষ্ট গ্রহলোক থেকে তেজ শোষণ করে প্রবাল মানবদেহে তার নীরব প্রভাব ফেলে । প্রবাল প্রকৃতির শ্রেষ্ঠ উপহার ।
প্রকৃতির অনন্য উপহার প্রবাল নিয়ে কিছু কথা
সমুদ্রের যে ক্ষুদ্র জীবনের দেহ কাঠামোতে প্রবাল রত্ন সৃষ্ট, তার নাম পলিপস (polyps) । এরা জেলিফিশের সমগোত্রীয় প্রাণী। এই নলাকৃতি ও ছোট প্রাণীর দেহের এক প্রান্তে রয়েছে কয়েকটি গুড় বেষ্টিত একটি মুখ, আর অন্য প্রান্ত যুক্ত থাকে সমুদ্রের তলদেশের সাথে । এরা সমুদ্রের পানি থেকে ক্যালসিয়াম কার্বোনেট গ্রহণ করে । তাই এটি তাদের দেহ কাঠামোতে জমা থাকে কেলাসিত ক্যানসাইটি হিসেবে। এই কাঠামোই পলিপসের মৃত্যুর পর প্রবালে পরিনত হয়। প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ করা যায় যে, প্রবালরা নিজ দেহ নিঃসৃত চুন জাতীয় পদার্থ দ্বারা নল সৃষ্টি করে । এক সময় এ নল শাখা প্রশাখা বিস্তৃত করে ফুলের আকার ধারন করে । অনেক সৌন্দর্য পিপাসুর গৃহে এ ফুল শোভা পায় প্রবাল স্রোত বা অন্য কোন কারণে এ ফুল ভেংগে গিয়ে নিমজ্জিত কোন দ্বীপ বা অগভীর সমুদ্র তলে জমা হতে থাকে এ সময় সামুদ্রিক শ্যাওলা জাতীয় প্রাণী (Algae), কম্বোজ (Molluse) প্রভৃতি এদের সহযোগী হয় । এ প্রক্রিয়া চলতে থাকে অনেকদিন । তার পর একদিন ভেসে ওঠে নতুন এক স্হলভূমি যার নাম প্রবাল দ্বীপ। অর্থাৎ এই প্রবাল কীট সমুদ্রের মধ্যে দল বেধে থাকে। এরা যখন মারা যায়, এদেরই মৃতদেহ জমে জমে তৈরী হয় প্রবাল দ্বীপ ।
উষ্ণ অগভীর সমুদ্র জলেই প্রবাল দ্বীপ বেশী হয় । ৬৮০ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপামাত্রার কমে এরা বাঁচতে পারে না । ১৫০ ফুট গভীর হলেই প্রবাল দ্বীপ দেখতে পাওয়া যায় । সাধারণতঃ যে সমুদ্র স্রোতের তেজ কম, এমন সমুদ্রের জলের তলায় লুকানো আগ্নেয়গিরি বা দ্বীপকে আশ্রয় করে মালার মত বের হয়ে ওঠে প্রবাল প্রাচীর (Coral Reef) । এসব প্রবাল প্রাচীর দিয়ে ঘেরা দ্বীপকে সাধারণভাবে প্রবাল দ্বীপ বলা হয়। অষ্ট্রেলিয়ার পূর্ব –উত্তর উপকূলের গ্রেট বেরিয়ার রীফ পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রবাল দ্বীপ। এর আয়তন ১২৫০ বর্গমাইল । অন্যান্য বিখ্যাত প্রবাল দ্বীপের মধ্যে আরব সাগরের লাক্ষা দ্বীপ, হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের বিকিনি দ্বীপ, প্রশান্ত মহাসাগরের মারশাল দ্বীপপুঞ্জের কাওয়াজেলিন দ্বীপ, লাইন দ্বীপপুঞ্জের খ্রীশমাস দ্বীপ এবং বাংলাদেশ সেন্ট মার্টিন দ্বীপপ্রভৃতি উল্লেখযোগ্য । অতীশ বর্ধন রচিত ‘জ্ঞান বিজ্ঞান বিশ্বকোষ’ গ্রন্থে জানা যায়- “বিখ্যাত প্রকৃতি তত্ত্ববিদ চার্লস ডারুইন সর্বপ্রথম আবিস্কার করেন প্রবাল দ্বীপ তৈরীর গোপন রহস্য। পৃথিবীর সমতল ভূমি যে পরিবর্তনশীল এটা ডারুইন জানতেন। কোথাও পর্বত সৃস্টি হচ্ছে, আর তারই পাশে বিরাট গহ্বর হয়ে যাচ্ছে।
তিনি ভালোভাবে নিরীক্ষা ও পরীক্ষা করে দেখলেন যে, প্রবাল দ্বীপ তিন রকমের হয় । প্রথম- ফাঁপা, দ্বিতীয়- নিরেট, তৃতীয় –বলয় দ্বীপ (গোল আংটির মতো)। এইসব দেখে তিনি যে সিদ্ধান্তে পৌছেছিলেন তাহলো-সমুদ্রের ভেতর থেকে কোন আগ্নেয়গিরি জলের উপর ভেসে উঠলেই আশেপাশে একটা আগ্নেয়গিরি দ্বীপ গড়ে উঠে । এটাই হবে ফাঁপা প্রবাল দ্বীপ। আগ্নেয়গিরি যতোই শীতল ও নিস্তেজ হয়ে আসতে থাকে এই প্রবাল দ্বীপ ততোই নিরেট ও শক্তপরিণত হতে থাকে। আগ্নেয়গিরি একদম নিস্ক্রিয় হয়ে গেলে মাটির ভেতর বসে যেতে থাকে। মাটির ভেতর সম্পূর্ণ বসে গিয়ে অদৃশ্য হয়ে গেলে সেখানে একটা উপহ্রদের সৃষ্টি হয় । একে বলে ল্যান্ডন। এর চারপাশে যে আংটির মতো দ্বীপটা হয় তাকে বলে “ বলয় প্রবাল দ্বীপ।” আজকাল অনেক নকল প্রবাল বেরিয়েছে । খাঁটি প্রবাল অস্বচ্ছ প্রথমেই উল্লেখ করেছি । কিন্তু নকল প্রবাল স্বচ্ছ। সেটা কখনো মুক্ত আলোর স্বচ্ছন্দ গতি পথে বাধা দেয় না। ব্যাকালাইট ও গ্যালিলিথ নামের পদার্থ দিয়ে তৈরী নকল প্রবাল হাল্কা ও সহজেই ছুরি দিয়ে কাটা যায় । এক ধরনের গাছের আঠাও সিমেন্ট দিয়েও আরেক ধরনের নকল বা ভেজাল প্রবাল রত্ন তৈরী করা হয়ে থাকে।
সঠিক রাসায়নিক বিশ্লেষণ, শুভ তিথীযুক্ত দিন ব্যতীত এবং বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন না করে যে কোন রত্ন পাথর ধারণ করা অনুচিত। এতে করে শুভ ফল পাবেন না । শোধন প্রক্রিয়া সময় সাপেক্ষ তথাকথিত প্রচলিত ভ্রান্ত সাধারণ নিয়মে দুধ, মধু, গোলাপজল, জাফরান , আতর, জম জম কূপের পানি, নদীর পানি কিংবা গঙ্গা জল ইত্যাদি দ্রব্য / বস্তু দ্বারা শোধন কখনও করা হয় না বা করার বিধান শাস্ত্রে নেই ।

আমাদের প্রতিষ্ঠান ASTRO PALMIST NEUMEROLOGY CE TER , RAMPURHAT থেকে ক্রয়কৃত রত্ন পাথর আমরা বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করে দিয়ে থাকি বিনিময়ে ২৬১ টাকা গ্রহণ করি । আমাদের, বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করা রত্ন পাথর ধারণ করার পর দ্রুত ফল প্রদান করতে সক্ষম।

প্রবাল চেনার উপায়ঃ

১। খানিকটা তুলোর ভিতর লাল প্রবাল সুর্যালোকে তিন-চার ঘণ্টা রেখে দিলে তুলোতে আগুন লেগে যায়।

২। লাল প্রবাল কাঁচা গোদুগ্ধের সঙ্গে মিশিয়ে তিন-চার ঘণ্টা রাখলে দুধ লাল বর্ণের হয়।

৩। রক্তের মধ্যে লাল প্রবাল রাখলে রক্ত জমাট বেঁধে যায়।

লাল প্রবালের আয়ুর্বেদিক শোধনঃ

ক্ষার মিশ্রিত জলে চব্বিশ ঘণ্টা রাখলে প্রবাল শোধিত হয়।

লাল প্রবালের প্রাপ্তিস্থানঃ

লাল প্রবাল সমুদ্রের নীচে মেলে। ডুবুরিরা তুলে এনে কাটিং করে শুকনো করে তারপর তা বিভিন্ন দোকানে সরবরাহ করে।

ইতালি ও জাপানের লাল প্রবাল সর্বশ্রেষ্ঠ। এর মধ্যেও জাপানি লাল প্রবাল থাকবে প্রথমে। এর দামও খুব বেশি। এটি দুষ্প্রাপ্য। বেশির ভাগ দোকানে ইতালিয়ান প্রবাল পাওয়া যায়।

প্রবাল চার ধরনের হয়। সাধারণ লাল প্রবালের চেয়ে অক্স ব্লাড প্রবালের দাম আরও বেশি। তবে গৈরিক প্রবাল (মঙ্গল ও বৃহস্পতির জন্য)- এর দাম খুব কম। শ্বেত প্রবালের দাম আরও কম। মঙ্গল, শুক্র, চন্দ্রের জন্য এটি পরা হয়। আন্দামানের কাছে সমুদ্রে প্রচুর শ্বেত প্রবাল জন্মায়। এর রাসায়নিক নাম ক্যালসাইট। ব্যবহারের ফলে ধীরে ধীরে এটির ক্ষয় হতে থাকে।

মঙ্গলের জন্য রক্ত প্রবাল ধারণ কর্তব্য। কালো আভাযুক্ত উজ্জ্বল স্বচ্ছ রত্ন পরতে হয় মঙ্গলবারে।

উপরত্ন – ব্ল্যাক স্যাফায়ার।
মেল‍্য ১২০০-২৫০০টাকা প্রতি রতি।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180513085952

GOLDEN TOPAZ

Certificate

বৃহস্পতির শুভ উপরত্ন
GOLDEN TOPAZ

The stone of True Love and Success in all Venture – “যথার্থ ভালবাসা এবং সকল অভিযানে সফল হওয়ার পাথর”।চক্র : কন্ঠ চক্র।
কম্পনকৃত সংখ্যা : ৬Metaphysical Properties বা বিমূর্ত গুণাবলী :টোপাজ ধারণে ব্যক্তিগত ও সৃজনশীলতায় শুভ ফল প্রদান করে। আপনার আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে সঠিক সময়ে যথোচিৎ সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহনে সহায়তা প্রদান করবে। দ্বৈত মনোভাব পরিহার করে মনের সন্দেহ দূর করে আপনাকে বাস্তববাদী করে তুলতে এই পাথরের যথেষ্ট গুণ বিদ্যমান। টোপাজকে বলা হয় উৎসাহ প্রদানকারী পাথর । চিন্তার আলোকে আলোকিত করতে যথেষ্ট কার্যকরী পাথর।টোপাজ সাহায্য করে পিনিয়াল গ্ল্যান্ড এর জড়তা পরিস্কার করে আপনাকে লোকপুজ্যনীয় করতে সঙ্গে আকর্ষণ নীতিকে স্পষ্টকরণ করে তুলতে। আপনার বিশ্বাস ও ভালবাসা ফিরে পেতে পোখরাজ ধারণ করতে পারেন। ফল অবশ্যই যোগ্যতানুযায়ী পাবেন । বৈষয়িক চাওয়া পাওয়া নিয়ন্ত্রণ সাপেক্ষে প্রদান করে, স্বেচ্ছা প্রণোদিত হতে সাহায্য করে। রত্নটি ব্যক্তিগত কতাবার্তায় কার্যকরী সাহায্য করে। রৌপ্য ধাতুতে বাধাই এ টোপাজ এর কার্যকারীতা বৃদ্ধি পায়। টোপাজ কর্মশক্তির, চিন্তা-চেতনার শক্তি পথ প্রদর্শক হিসেবে যথেষ্ট উপযোগী। টোপাজকে যদি এ্যামেথিষ্ট পাথরের সাথে যুক্ত করা হয় বা বাধাই করা হয় তবে তাহা খুবই শক্তিশালী শুভ ফল প্রদান করে। টোপাজ আকর্ষণের নীতিকে প্রকাশ করতে সাহায্য করে, এ্যামেথিষ্ট সৃষ্টি করে আধ্যাত্মিকতা, প্রশান্তি ও পরিচ্ছন্নতা।পরিবর্তন : অপ্রত্যাশিত শুদ্ধতা, লোক সমাজে গ্রহণযোগ্যতা।বিষন্নতা : টোপাজ সাহায্য করে নেতিবাচক দিকটাকে পূনর্গঠন করতে, ভালবাসা ও আনন্দের সাথে।শারীরিক নিরাময়কারী উপাদান : স্বাস্থ্যকে সংরক্ষিত করে। ব্যাথা নিরাময় ও চামড়ার ক্ষয়রোধ, যকৃতের গোলমাল, পিত্ত, অন্তক্ষরা গ্রন্থি।কাঠিন্যতা (Hardness) : ৮আপেক্ষিক গুরুত্ব (Specific Gravity) : ১.৬০৬ – ১.৬২৯ , ১.৬০৯ – ১.৬৩১প্রতিসরণাংক Refractive Index): ৩.৪৯ – ৩.৫৭সঠিক রাসায়নিক বিশ্লেষণ, শুভ তিথীযুক্ত দিন ব্যতীত এবং বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন না করে যে কোন রত্ন পাথর ধারণ করা অনুচিত। এতে করে শুভ ফল পাবেন না । শোধন প্রক্রিয়া সময় সাপেক্ষ তথাকথিত প্রচলিত ভ্রান্ত সাধারণ নিয়মে দুধ, মধু, গোলাপজল, জাফরান , আতর, জম জম কূপের পানি, নদীর পানি কিংবা গঙ্গা জলইত্যাদি দ্রব্য / বস্তু দ্বারা শোধন কখনও করা হয় না বা করার বিধান শাস্ত্রে নেই ।

BENEFITS OF YELLOW TOPAZ STONE (টোপাজ স্টোনের উপকারিতা)

রাশি রত্ন পাথর টোপাজ (Yellow Topaj / Yellow Topaz / Golden Topaz / Golden Topaj) বৃহস্পতি গ্রহের ক্ষতিকর প্রভাবের বিরুদ্ধে বিশেষ উপকারী। বিশেষ করে যাদের জন্ম তারিখ অনুযায়ী মীন রাশি (Pisces) Feb 21- March 20 এবং ধনু রাশি (Sagittarius) Nov 21- Dec 20 তাদের বার্থস্টোন হচ্ছে টোপাজ অথবা পোখরাজ পাথর। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পোখরাজ পাথর পাওয়া গেলেও শ্রীলঙ্কার পোখরাজ পাথর পৃথিবী বিখ্যাত। রত্ন পাথর টোপাজ পাওয়া যায় চেক রিপাবলিক, শ্রীলঙ্কা, অস্ট্রেলিয়া, নাইজেরিয়া, নরওয়ে, ইতালি, ব্রাজিল, পাকিস্থান, আমেরিকা, জাপান, রাশিয়া জার্মান, তাসমানিয়া ও ব্রাজিলে।

মহান আল্লাহ্‌ প্রতি দিন প্রতি মুহূর্তে আমাদের অগণিত নেয়ামত দিয়ে থাকেন আমাদের জীবনে আরো সহজ ও সুন্দর করার জন্য। সেই অগনিত নেয়ামতের মধ্যেই রাশি রত্ন পাথর একটি অন্যতম নেয়ামত হয়ে আছে তার প্রভাব ও গুনের কারনে। এ সকল রাশিরত্ন পাথর মানুষকে সুস্থ রাখে, মানুষের শরীরে প্রভাব বিস্তার করে এবং বিভিন্ন উপকার করে থাকে সেই আদি কাল থেকেই। সারা পৃথিবীর সকল রত্ন পাথর বিশারদ এবং জ্যোতিষরা গবেষণা করে বেড়াচ্ছেন যে কিভাবে একটি রত্ন পাথর মানুষকে উপকার করতে পারে এবং কাকে উপকার করবে। টোপাজ পাথর একটি খুব বিক্ষাত পাথর মানুষকে সাহায্য করার জন্য। এটা কম দামে খুব বেশী উপকার করার মত একটি পাথর। যা জ্যোতিষশাস্ত্রে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে আছে।

রত্ন পাথর হলুদ টোপাজ পাথর হচ্ছে ফ্লুরিন (Fluorine), সিলিকা (Silica) এবং অ্যালুমিনিয়াম (Aluminium) এর মিশ্রণে গঠিত একটি পাথর।

মূল্যর দিক থেকে কম মূল্যর হবার পরেও হলুদ টোপাজ এর জুয়েলারি শিল্পে এবং জ্যোতিষী দিক থেকে অনেক বেশী মূল্যবান একটি পাথর। মিশরীয়রা বিশ্বাস করে হলুদ টোপাজ পাথর সূর্য রশ্মি জমা রাখে। টোপাজ এবং পোখরাজ পাথর এ দুইটি পাথরই বৃহস্পতি গ্রহের পাথর। তাই কেও কেও টোপাজ পাথর ব্যবহার করে আবার কেও কেও পোখরাজ পাথর ব্যবহার করে। ফলে জ্যোতিষ শাস্ত্র মনে টোপাজ এবং পোখরাজ পাথরের উপকারিতা প্রায় এক। টোপাজ পাথরের নানান উপকারের মধ্যে থেকে কিছু উপকারের কথা তুলে ধরা হল:

“Tradition of Ahl al Bait” থেকে পাওয়া যায়, যে ব্যাক্তি টোপাজ পাথর ব্যবহার করবে সে কখনই আল্লাহ্‌ চাইলে দরিদ্র হবে না কারন এটি সম্পদের সাথে সম্পৃক্ত।

টোপাজ পাথরের প্রভাব প্রথম কাজ করে সম্পদ বৃদ্ধিতে। টোপাজ পাথর (Topaz Stone) ব্যবহারে ফলে আয়ের পথের বিস্তার ঘটে এবং ব্যবসায় বাণিজ্য প্রসার হয়। এর ফলে নতুন নতুন সুযোগের সাথে সাথে উন্নতি আসতে থাকে।

টোপাজ পাথর বা টোপাজ স্টোন বুদ্ধিমত্তার পরিচয় বহন করে। টোপাজ স্টোন ব্যবহারে ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় প্রখর করে তোলে, ফলে মনের উপর কম প্রভাব ফেলেই কঠিন পরিস্থিতিতে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে।

জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে হলুদ টোপাজ পাথর বা Yellow Topaz Stone ব্যবহারে ঈশ্বরের আশীর্বাদ পাওয়া যায়। কোঠর পরিশ্রমের সাথে সৌভাগ্য জুড়ে গেলে সফলতা কেও আটকাতে পারেনা।

টোপাজ পাথর / Yellow Topaz Stone মানুষের সন্তান জন্মদানের ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং বিবাহিত জীবনকে শান্তির করে তোলে।

আমাদের আশেপাশে এমন অনেক মানুষ রয়েছে যাদের বিবাহ হতে দেরি হচ্ছে বা সমস্যা হচ্ছে। যে সকল বিবাহ যোগ্য ছেলে মেয়েদের বিবাহ হতে বিলম্ব হচ্ছে অথবা অনেক চেষ্টা করেও বিবাহ হয়ে উঠছে না, টোপাজ পাথর ব্যবহার করা আল্লাহ্‌র ইচ্ছায় তাদের জন্য খুব খুব উপকার বয়ে আনতে পারে।

যে সকল মানুষের বিবাহিত জীবনে স্বামী স্ত্রীর সাথে আস্থা ভালোবাসার অভাব থাকে, যাদের বিবাহিত জীবনে সুখ অনুপস্থিত তাদের জন্য হলুদ টোপাজ বা গোল্ডেন টোপাজ পাথর ব্যবহার অনেক উপকার বয়ে আনতে পারে।

ব্যবসায় ক্ষেত্র এবং চাকুরী জীবনে প্রতিযোগিতা থাকবে এটাই স্বাভাবিক। যাদের এসব ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতার ফলে গোপন শত্রুর জন্ম নেয় তাদের জন্য টোপাজ পাথর (Topaz Stone) উপকারী।

টোপাজ স্টোন (Topaz Stone) ব্যবহারে ফলে ব্যবহারকারীর আত্মতৃপ্তি ও মনের শান্তি বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। এমনও শোনা যায় যে, কথিত আছে এ পাথর ব্যবহার করলে জীবনে সুখ বৃদ্ধি পায়।

আপনি যদি শয়তানের খারাপ দৃষ্টি থেকে বেঁচে থাকতে চান তাহলেও টোপাজ পাথর ব্যবহার করে দেখতে পারেন। অতীতের কষ্ট এবং মনের দুশ্চিন্তা কমাতে সাহায্য করে থেকে হলুদ টোপাজ পাথর।

কাজ করছেন কিন্তু কাজে মনোযোগ দিতে পারছেন না? তাহলে একটি টোপাজ পাথর ব্যবহার করে দেখতে পারেন। টোপাজ স্টোন ব্যবহারের ফলে শিক্ষা গ্রহনের ক্ষেত্রেও বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।

আপনি অনেক রেগে যাচ্ছেন? মাথা কি অনেক গরম? এমন ক্ষেত্রেও হলুদ টোপাজ পাথর ব্যবহার করে দেখতে পারেন। রাগ নিয়ন্ত্রণ এবং মিশুক স্বভাবের জন্য এ পাথরের বেশ সুনাম রয়েছে।

কিছু কিছু শারীরিক সমস্যায় টোপাজ পাথর উপকার দিতে পারে। বিশেষ করে লিভারের সমস্যা, স্মৃতি কমে যাওয়া, অনিদ্রা, এজমা, আরথারাইটিস সহ কিডনি রোগের সমস্যায় উপকার পাওয়ার তথ্য পাওয়া যা

আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রয়কৃত রত্ন পাথর আমরা বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করে দিয়ে থাকি বিনিময়ে ২৫১ টাক গ্রহণ করি । আমাদের, বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করা রত্ন পাথর ধারণ করার পর দ্রুত ফল প্রদান করতে সক্ষম।“
দাম ২৫০-৫০০ টাকা প্রতি রতি।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180510214037

OPAL GEM

Certificate

ওপ্যাল

উপাদান (Chemical Composition) : হাইড্রাস সিলিকন ডাই-অক্সাইড।

কাঠিন্যতা (Hardness) : ৫.৫ – ৬.৫

আপেক্ষিক গুরুত্ব (Specific Gravity) : ১.৯৮-২.২৫

প্রতিসরণাংক Refractive Index): ১.৪৪ -১.৪৬

বিচ্ছুরণ (Dispersion) : (None) নাই

প্রাপ্তিস্থান : মেক্সিকো, ব্রাজিল, জাপান, লিবিয়া, বর্তমানে অষ্ট্রেলিয়া হচ্ছে মূল্যবান ওপ্যালের প্রধান উৎস। অষ্ট্রেলিয়ার নিউসাউথ ওয়েলস আর কুইসল্যান্ডের ওপ্যাল খনি পর্যটকদের কাছে এক চিত্রাকর্ষক স্হান।

হন্ডুরাস ও মেক্সিকো অন্য দুটি স্থান ও প্রধান ওপ্যাল রত্ন প্রাপ্তিস্হান। এছাড়া প্রভৃতি স্থানে পাওয়া যায়। এই রত্নটি সবচেয়ে উন্নতমানের সর্বোৎকৃষ্ট মানের উজ্জ্বলতর হয়ে থাকে অষ্ট্রেলিয়ার ওপ্যাল রত্নগুলো।

উপকারিতা : এই রত্ন ব্যবহারে সব বিষয়ে জয়ী হওয়া যায় বলে প্রাচীনকালে রাজা-বাদশাগণ এটি অতি যত্নের সাথে ব্যবহার করতেন । ইংল্যান্ডের মহারাণী ভিক্টোরিয়ার কাছে এই রত্ন খুবই প্রিয় ছিল। সুন্দরী নারীদের খুবই প্রিয় রত্ন।

ওপ্যাল (Opal) তীব্র কামনা থেকে রক্ষা করতে অদ্বিতীয়। রাশিচক্রে চন্দ্র ও শুক্র গ্রহের উপরত্ন হিসাবে খুবই ফলদায়ক । শত্রুদমন, কাজে কর্মে সফলতা, মানসিক শান্তি, শরীর ও স্বাস্থ্যের বিশেষ সহায়ক। মধ্যযুগের লেখকরা ওপ্যাল রত্নকে ঐন্দ্রজালিক পাথর বলে উল্লেখ করেছেন ।

দৃষ্টিশক্তির ওপর ওপ্যাল রত্নের শুভ প্রভাব রয়েছে বলে জানা যায়।
ওপালের বাং লা নাম ময়ূরপঙ্খী
দাম ১০০০-১৫০০ টাকা রতি।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180509095316

পেরিডট

PERIDOT
-বিশেষত নিরাময়কারীদের নিরাময় করার জন্য উৎকৃষ্ট অর্থাৎ ‘Peridot is particularly good for healing the healers’ । পেরিডট দৈব শক্তিগুণ সম্পন্ন রত্ন পাথর যা-ভাগ্য এবং উদ্দেশ্য সম্পর্কে সঠিক ধারনা দিতে সক্ষম। নেতিবাচক প্রভাব থেকে মুক্ত করে এবং স্বচ্ছতা ও সৌভাগ্য আনয়ন করে। আবার পেরিডট আপনার ঐশ্বর্য্যের রত্ন পাথরও বটে। যোগ্যতানুযায়ী নিজস্ব উপায়ে অর্থ প্রযুক্তির বা Gain করার জন্য পেরিডট যথেষ্ট কার্যকরী পাথর। ব্যাংক বা এ জাতীয় প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ উত্তোলনের পূর্বে পেরিডট রত্ন ধারণে উক্ত টাকা যথার্থ কাজেই ব্যয় হবে। উত্তোলনের পর প্রয়োজনে পাথরটি খুলে ঘরে রাখুন।
শুভ তিথি যুক্ত দিনে সাইট্রিন রত্ন পাথরের সাথে পেরিডটকে আপনার ক্যাশ বক্সে রাখুন বা স্থাপন করুন। পেরিডট আপনাকে টাকা আনয়নে সহায়তা করবে এবং সাইট্রিন টাকা গুলোকে ধরে রাখতে সহায়তা করবে/ টাকা গুলিকে যথার্থ- কাজে ব্যয় করতে সহায়তা করবে।
ঈর্ষাপরায়নতা : ঈর্ষাপরায়ন, ধ্বংসাত্নক আবেগের ক্ষেত্রে আবেগকে অবদমিত করার জন্য পেরিডট একটি উৎকৃষ্ট রত্নপাথর। প্রাচীন মিশরীর পুরোহিতরা ফারহর ক্ষমতার বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষার জন্য এ পাথর পরিধান করতেন।
সুখ : পেরিডটের হলুদ সবুজ বর্ণের জন্য সূর্যশক্তি সম্পন্ন পাথর। উষ্ণ, বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ এবং জীবনের সুখ সৌভাগ্য অর্জনের জন্য ও প্রতিষ্ঠালাভের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী । যারা খাঁটি চুনি বা রুবি ধারন করতে অসমর্থ্য তাদের জন্য রুবি বা চুনির বিকল্প রত্ন পাথর হিসেবে পেরিডট ব্যবহার করতে বলা হয়।
মানসিক চাপ নিবারক : পীত স্বর্ণে বাধাই করে ধারন করলে অধিক শুভফল পাওয়া যায়। গোলাকার দানারমত মালা করে গলায় ধারণে সবোর্চ্চ মাত্রার শুভ ফলাফল পাওয়া যায় (৫৪ টি বা ১০৮ টি দানার মালা কমপক্ষে)
বিষাদ : প্রাচীনকালে রোমানরা বিষাদ দূর করার জন্য পেরিডট ব্যবহার করতো।
বিশোধন : সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ গুলোকে শক্তিশালী করে ও পুনরুজ্জীবিত করে। শারীরীক স্বাস্থ্য বৃদ্ধির সহায়ক পাথর। পেরিডট এমনভাবে কাজ করে যেন মনে হবে ধারনকারী টনিক বা ঔষধ-গ্রহণ করছেন।
হারানো আইটেম : হারানো বস্তু খোজার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যেতে পারে কিন্তু আধ্যাত্মিক ক্ষেত্রে প্রযোজ্য এবং আধ্যাত্মিক ভাবে হারানো অথবা আবেগপ্রবণভাবে পৃথকীকৃত হতাশা অনুভবের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
সন্তানের জন্ম : পেরিডট জন্মপ্রক্রিয়া সহজ করার জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে শতাব্দী ধরে। জরায়ুর মুখ খোলা ও সংকোচনে উদ্দীপ্ত করে প্রসব ঘরে কিংবা হাসাপাতালে যাওয়ার সময় দেহে ধারণ করলে কিংবা উক্ত ঘরে রাখলে প্রসব বেদনা লাঘব হয় এবং প্রসব-সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন হয়।
Peridot এর বর্ণ : লেবুর ন্যায় সবুজ, সবুজের সাথে হলুদ আভাযুক্ত, জলপাই সবুজ বর্ণের হয়। অনেক সময় গাঢ় সবুজ বর্ণেরও দেখা যায় যা দেখতে অনেকটা ‌অলিভাইন রত্নপাথরের মত। মাকির্ন যুক্তরাষ্ট্রে উল্কাপিন্ডের খন্ড থেকে পেরিডট পাথর পাওয়া গেছে যা বহুমূল্য দিয়ে London এর Graff জুয়েলার্স ক্রয় করেছেন। লেবুর রং হচ্ছে পরিষ্কার বর্ণের আবার লেবুর রস দিয়ে আমরা বাহ্যিক ভাবে অনেক কিছুই পরিশ্কার করতে সক্ষম, সুতরাং পেরিডট পাথর জমাকৃত বিষকে পরিশ্কার করতে সাহায্য করে। আবার নষ্টকরতে সক্ষম খাদ্যের বিষক্রিয়া সিগারেট, মাদক সম্পর্কীয় বিষ। সবুজ বর্ণ সৌভাগ্য আনয়ন কারী পাথরের সাথে যুক্ত। যেমন পান্না ওনিক্স সবুজ নীলা ইত্যাদি।
রোগ নিরাময় গুনাবলী: মিশরীয়রা অ্যাজটেক ও ইনকা সভ্যতার লোকরা হৃদপিন্ড, ফুসফুস বক্ষস্থল, স্তন, প্লীহা অন্ত্র নালীর চিকিৎসা বিষমকেন্দ্রিকতা ও ক্ষীনদৃষ্টিতার ক্ষেত্রে চোখকে শক্তিশালী করে। পেরিডট রত্নটিতে হলুদ বর্ণের আধিক্য বেশী থাকাতে সোলার প্লেক্সাসের পাকস্থলী যকৃত অ্যাড্রিনাল গ্রন্হি, প্রদাহ আলসার ও থাইরয়েডের রোগ নিরাময়ে সহায়তা করে।
ক্যারিয়ার : ডাক্তার, নার্স, ইমার্জেন্সি ক্রু, হাসপাতাল কর্মী, ডেন্টিষ্ট অপটোমিষ্ট হিলিং পরিচর্যাকারী, টেকনিশিয়ান, ভেটারনিয়ারিয়ান, কাউন্সেলর, যাজক।
লাঘব করে : আবেগীয় চাপ, বিষাদ, ক্রোধ, ভয়, ইর্ষাপরায়নতা, উদ্বেগ, স্নায়ুবিক দূর্বলতা, প্রতিরোধ, ইনফ্লয়েঞ্জা, বিষাদ স্থুলতা, কোষ্ঠ কাঠিন্য আলসার ডায়বেটিস। নির্দিষ্ট ভাবে ভয় ও দুঃস্বপ্ন দূর করার জন্য Peridot সবোর্ত্তম রত্ন পাথর।
বৃদ্ধি করে : শক্তি, স্বস্তি, সমৃদ্ধি, প্রবৃদ্ধি, উন্মুক্ততা, স্বাস্থ্য, সম্পদ, ঘুম, বলিষ্ঠতা শুদ্ধীকরণ।
উপরত্ন : পেরিডট যদিও একটি উপরত্ন কিন্তু রুবি’র পরিবর্তে পেরিডট ব্যবহারে (ডবল ওজন) রুবি’র সমতুল্য ফল লাভ করা যায় ।
কাঠিন্যতা (Hardness) : ৬.৫ – ৭.০
আপেক্ষিক গুরুত্ব (Specific Gravity) : ৩.২ – ৪.৩
প্রতিসরণাংক(Refractive Index): ১.৬৪ -১.৭০
দাম:৬০০-১৫৫০টাকা /রতি

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180508132318

এমিথিষ্ট



অ্যামেথিষ্ট

বর্ণ : হালকা বেগুনী থেকে গাঢ় রক্তবর্ণ। বেগুনী হচ্ছে আধ্যাত্মিকতার রঙ।

বিমূর্ত নিরাময় গুণাবলী : অ্যামেথিষ্ট মনের পাথর। বিরক্তিবোধ ও সংশয়ের ক্ষেত্রে প্রশান্তি ও স্পষ্টতা আনয়নে সহায়তা করে। আপনি যদি আপনার অন্তর্জ্ঞান, অনুভব অথবা ফিলিংস বা আপনার গুরুত্বের সংস্পর্শে আসতে চান তাহলে অ্যামেথিষ্ট পরিধান করুন। 

এটা একজনকে সকল আধ্যাত্মিক বিষয়, মরমি ও অতি প্রাকৃত বিষয় শিখতে সহায়তা করে। বিশেষ করে এটা আত্ম-সংযম, অ্যালকোহল, খাদ্য, যৌনতা ও অন্যান্য আসক্তির ক্ষেত্রে সহায়তা করে।

উপকারিতা: অ্যামেথিষ্ট একটি উপরত্ন। শনির বিকল্প রত্ন হিসাবে ব্যবহার হয়। জন্ম রাশি ও হস্তরেখা বিচার শনির অশুভত্ব দূরীকরণার্থে ধারণ করা হয়। পাশ্চত্যের মেয়েরা বিশ্বাস করতেন যে অ্যামেথিষ্ট ব্যবহারে স্বামী-স্ত্রী প্রেম চিরস্থায়ী হয় ও অবিবাহিত মেয়েদের শীঘ্র বিবাহ হয়।

দৈহিক নিরাময় গুণাবলী : হরমোন উৎপাদন উন্নত করতে সহায়তা করে, স্নায়ুতন্ত্র, অনিদ্রা, শ্রবণশক্তি, পরিপাকনালী, হৃদপিন্ডকে উপশম প্রদান করে। অনিদ্রা, মাথাব্যাথা, শ্রবণে বিশৃঙ্খলা, অঙ্গস্থিতি ও কঙ্কালতন্ত্র, পাকস্থলী, ত্বক ও দাত, আর্থাইটিসের চিকিৎসার ক্ষেত্রে এটা মহৌষধ।

আধ্যাত্মিকতা : অ্যামেথিষ্ট নিরাময় ও স্বার্থপরহীনতা লালন করে এবং এটা বর্ধিত মহত্ত্ব, আধ্যাত্মিক সচেতনতা, ধ্যান, ভারসাম্য, আধ্যাত্মিক ক্ষমতা, আত্মার শান্তি ও ইতিবাচক রূপান্তরের সাথে সম্পর্কিত। অনেকে বলেন একে রূপান্তরের পাথর বলা উচিত। ‘মেটামরফোসিস’ নামেও পরিচিত।

আসক্তি: অ্যামেথিষ্ট শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ অ্যামিথিউমাস থেকে, যার অর্থ - পান করা হয়েছে। গ্রীকদের সুরাদেবতা বাক্কুসের তরুণী থেকে পাথরে রূপান্তরিত হওয়া বিষয়ে একটি প্রাচীন পুরাণ রয়েছে যে, তিনি মূর্তির উপর ঢেলেছিলেন, একে রক্তবর্ণ হিসেবে বর্ণনা করে এবং অ্যামেথিষ্ট সৃষ্টি করে। 

অ্যামেথিষ্ট পান পাত্রের ক্ষেত্রে বলা হত যে, এটা পানকারীকে পানীয়ের চেতনার দ্বারা অতিরিক্তভারাবনত হওয়া থেকে রক্ষা করে।বর্তমানে ঐসব আসক্তি কাটিয়ে ওঠার প্রচেষ্টা, বিশেষ করে অ্যালকোহলের আসক্তি থেকে, সহায়তা হিসেবে অ্যামেথিষ্ট শক্তি ব্যবহার করুন।

সুরক্ষা : অ্যামেথিষ্ট সুরক্ষার স্ফটিক, কারণ এটা আকর্ষণের চেয়ে বিকর্ষণ বেশী করে।

নেতিবাচক বা যা যা বর্জন করে: অতিরিক্ত অসংযমতা, মর্মপীড়া, ক্রোধ, অপরাধবোধ, রাগ, সংশয়, অধৈর্য্য, অসন্তুষ্টি, অনিদ্রা ও দু:স্বপ্ন।

যেসবে গুরুত্ব প্রদান করে : পরিস্কার, পরিচ্ছন্নতা, শুদ্ধতা, নবকাঠামো ও নবায়ন। আধ্যাত্মিক সক্ষমতা, আধ্যাত্মিক সচেতনতা, পরিতৃপ্তি, শান্তি, স্থিতিশীলতা, প্রশান্তি, ক্ষমা ও সহনশীলতা প্রদান করে ।

প্রাপ্তিস্থান: উরাল পর্বত জ্যামোনিয়ার প্রধান প্রাপ্তিস্থান। অন্যান্য দেশগুলো হলো ব্রাজিল, উরুগুয়ে, দক্ষিণ যুক্তরাষ্ট্র। রাশিয়া ‘কারিনা ক্যাথরিদ দি গ্রেট’-এর জ্যামোনিয়া রত্ন সংগ্রহ জগৎবিখ্যাত।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180508092100

জারকন(ZARCONE)

জারকন
এটি ভারী, উজ্জ্বল, মসৃণ ও সুদর্শন। প্রতিসরণাংকের কারণে আর বর্ণচ্ছটার দিক থেকে জিরকন হীরার পরের স্থান দাবি করতে পারে। জিরকন-এর আকার অষ্টকোন, যষ্টফলক, ষষ্টকোণ ও ষষ্ঠফলক হয়। এটি কৃষ্ণনীল, পীতশ্বেত, রক্তাভ, মরকত দ্যুতি, সাদাটে কপোতবর্ণ, ময়ূরকন্ঠের ন্যায় বিচিত্র বর্ণের হয়ে থাকে।
প্রাপ্তিস্থান : ফ্রান্স, নরওয়ে, কলম্বিয়া, থাইল্যান্ড, শ্রীলংকা, ব্রাজিল, অষ্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, তানজেনিয়া প্রভৃতি স্থানে উৎপন্ন হয়। দক্ষিণ ভারতেও পাওয়া যায়। ল্যাবরেটরীতে কাঠ কয়লা বা ভাল গ্রাফাইট কার্বনকে প্রচন্ড তাপে ও চাপে ফেলে জিরকন প্রস্তূত করা হয়। এগুলোকে বলা হয় কেমিক্যাল হীরা।
উপাদান: (Chemical Composition) : Zir Conium Silicate (জিরকোনিয়াম সিলিকেট)
কাঠিন্যতা (Hardness) : ৬.৫ – ৭.৫
আপেক্ষিক গুরুত্ব (Specific Gravity) : ৩.৯০ - ৪.৭১
প্রতিসরণাংক (Refractive Index) : ১.৭৭৭-১.৯৮৭
বিচ্ছুরণ (Dispersion) : ০.০৩৯
বর্ণ তিন প্রকার :সাদা/নীল/হলুদ
উপাদান : জিরকন রাসায়নিক কাজে ও ঔষধ পত্র তৈরী করতে ব্যবহৃত হয়। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রমতে এটি খুব প্রয়োজনীয় মূল্যবান। রত্ন। এটির হীরার সমতুল্য ক্ষমতা আছে বলে হীরার বিকল্প রত্ন হিসাবে ব্যবহার করা হয়। এটি শুক্র গ্রহের ফল দায়ক। বর্ণভেদে শনি গ্রহেরও সুফল দায়ক। জিরকন নারী পুরুষের বিভিন্ন প্রকার যৌন রোগে খুবই কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে।
সঠিক রাসায়নিক বিশ্লেষণ, শুভ তিথীযুক্ত দিন ব্যতীত এবং বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন না করে যে কোন রত্ন পাথর ধারণ করা অনুচিত। এতে করে শুভ ফল পাবেন না । শোধন প্রক্রিয়া সময় সাপেক্ষ তথাকথিত প্রচলিত ভ্রান্ত সাধারণ নিয়মে দুধ, মধু, গোলাপজল, জাফরান , আতর, জম জম কূপের পানি, নদীর পানি কিংবা গঙ্গা জল ইত্যাদি দ্রব্য / বস্তু দ্বারা শোধন কখনও করা হয় না বা করার বিধান শাস্ত্রে নেই ।

আমার প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রয়কৃত রত্ন পাথর আমি বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করে দিয়ে থাকি বিনিময়ে ২৫১ টাকা গ্ৰহন করি । আমাদের, বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করা রত্ন পাথর ধারণ করার পর দ্রুত ফল প্রদান করতে সক্ষম।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180507071957

মুক্ত (PERL)

Certificate



মুক্তা

উপাদান (Chemical Composition) : মুক্তার ৯২ ভাগই ক্যালসিয়াম, ২ ভাগ জল এবং ৬ ভাগ অজৈব খনিজ পদার্থ।

আপেক্ষিক গুরুত্ব (Specific Gravity): ২.২৬ - ২.৭৮ ।

কাঠিন্যতা (Hardness): ৩ - ৪।

প্রতিসরণাংক (Refractive Index) : ১.৫২ – ১.৬৬ (কালো মুক্তা গুলো ১.৫৩-১.৬৯) ।

বিচ্ছুরণ (Dispersion) : None (নাই)।

প্রাপ্তিস্হান : বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল, ভারত,চীন,জাপান,আমেরিকা,সিংহলদ্বীপ,পারস্য উপসাগর প্রভৃতিস্হানে মুক্তা পাওয়া যায়।

উপকারিতা : রাশিচক্রে কর্কট রাশি ও চন্দ্র গ্রহের রত্ন। এই রত্ন সততা, বিশ্বাস, আনন্দের ধারক। সৌন্দর্য, দেহ ও মনের শান্তি রক্ষার্থে শুভ ফলদায়ক। আয়ুর্বেদ মতে মুক্তা ভস্ম মহা উপকারী ঔষধ।

কথিত আছে-মুক্তা রতি শক্তি বৃদ্ধির সহায়ক বলে মিসর সম্রাজ্ঞী ক্লিওপেট্রা মদের টেবিলে কয়েক লক্ষ টাকার মুক্তা গ্লাসে গুলিয়ে এক মুহূর্তে খেয়ে ফেলতো। জানা যায়, সম্রাজ্ঞী একাধারে বহু যুব পুরুষের সংঙ্গে রতি ক্রিয়ায় লিপ্ত হতে পারতো।

জ্যোতিষ মতে চন্দ্র হল মনকারক গ্রহ। মানব মনে তার প্রভাবের ফলে মানুষের মনও হয়ে উঠে দ্রুতগামী।

তাই বলা হয়ে থাকে যারা অকাররণ দুশ্চিন্তা করেন অথবা আকাশ কুসুম রচনা করা যাদের নেশা, তাঁরা মুক্তা ধারণ করে সুফল পেতে পারেন। যক্ষ্ণারোগেও মুক্তা যথেষ্ট উপকারী। হদরোগ, বৃদ্ধদের শক্তিহীনতা, ক্রোধ প্রবণতা দূর করার জন্য দুধের সাথে মুক্তার গুড়ো মহৌষধ হিসেবে গণ্য।

মুক্তা পাথর ধারনে আকর্ষণী করে তলে এবং আধ্যাত্মিকতার উন্নয়ন ঘটায়।

দায়িত্ব ও কর্তব পালনে উৎসাহিত করে তোলে।

একজনের ব্যবহার করা মুক্তা অন্য কেও ব্যবহার করা উচিৎ নয়। কারন পূর্বে ব্যবহার কৃত ব্যক্তির শরীরের ক্ষতিকর বিষয় গুলো নতুন ব্যক্তির শরীরে প্রবেশ করাতে উদ্বুদ্ধ করে থাকে।

মুক্তা পাথর গর্ভপাত থেকে রক্ষা করে।

যৌন রোগে মুক্তা উপকারী।

মুক্তা পাথর নাম হলেও প্রকৃত পক্ষে মুক্তা মাটির নিচ থেকে পাওয়া কোন খনিজ পাথর নয়। মুক্তা পাওয়া যায় নদীতে, সমুদ্রে থাকা ঝিনুকের ভেতর থেকে। এক সময় মুক্তা পাওয়া যেত প্রাকৃতিক ভাবে। বর্তমানে মুক্তা চাষ করা হয়ে থাকে। তারপরেও এখনো প্রাকৃতিক নিয়মে নদী ও সমুদ্রর ঝিনুক থেকে মুক্তা পাওয়া যায়। তাই চাষের মুক্তার থেকে অনেক অনেক বেশী মূল্যবান প্রাকৃতিক ভাবে পাওয়া মুক্তা। আর বিশেষ করে সমুদ্র থেকে যে মুক্তা পাওয়া যায় এর উপকার বেশী হয়ে থাকে। জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে মুক্তা পাথরের উপকারিতা তুলে ধরা হচ্ছেঃ

মুক্তা পাথর ব্যবহারে ব্যবহারকারীর মন শান্ত হওয়া, চোখের দৃষ্টি প্রখর হওয়া, ভালোবাসা বৃদ্ধি পাওয়া, পারিবারিক জীবনে শান্তির বৃদ্ধি সহ বিভিন্ন উপকার পেতে পারেন।

কোন ব্যক্তি যখন দুশ্চিন্তা গ্রস্থ থাকে, সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগে তখন মুক্তা পাথর ব্যবহার উপকার বয়ে আনতে পারে।

বিশেষ করে যে সকল মানুষের মাথা খুব গরম থাকে, হঠাৎ করে উত্তেজিত হয়ে যায় তাদের জন্য মুক্তা পাথর ব্যবহার খুব উপকারী।

চন্দ্র গ্রহের সকল খারাপ প্রভাব থেকে মুক্ত থাকতে মুক্তা পাথর সাহায্য করতে পারে।

ঘুমের মাঝে অশান্তি, অনিদ্রা থেকে মুক্ত পেতে মুক্তা পাথর সাহায্য করতে পারে।

গলার সমস্যা, চোখের সমস্যা এবং ডাইরিয়া জনিত সমস্যায় মুক্তা পাথর চন্দ্রের খারাপ প্রভাব থেকে মুক্ত রেখে ব্যবহারকারীকে সাহায্য করতে পারে।

মুক্তা পাথর ব্যবহারে সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়, বিশেষ করে মেয়েদের ত্বকের লাবণ্য বৃদ্ধি করে।

শারীরিক যে কোন প্রকার অসুস্থতায় মুক্তা পাথর ব্যবহার উপকারী।

বিশ্বাস করা হয় যে মুক্তা পাথর ব্যবহারে সম্মান, শ্রদ্ধা এবং সম্পদ বৃদ্ধি পেয়ে থাকে।

স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি এবং ব্রেইনের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে মুক্তা পাথর।

এও বিশ্বাস করা হয় যে মুক্তা পাথর ব্যবহারে সৌভাগ্য সূচীত হয়।

স্বামী স্ত্রীর মাঝে পারস্পরিক আস্থা, মমতা, দায়িত্ববোধ ও ভালোবাসা বৃদ্ধিতে মুক্তা পাথর সাহায্য করে থাকে।
দাম ৭৫০-৭৫০০ টাকা রতি

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180506171632

নীলা(BLUE SAPPHIRE)

Certificate



ব্লু-স্যাফায়ার নীলা

নীলা স্বচ্ছ উজ্জ্বল নীল আভাযুক্ত রত্ন । এটির বৈশিষ্ট স্বাদহীন, শুকনো এবং শীতল । নীলাকে আরবী/উর্দু/ফার্সীতে কবুদ বা ইয়াকুত বলে । ইহা নীলকান্তমণি নামেও পরিচিত ।

নীলা কয়েক প্রকারের যেমন-ইন্দ্রনীলা, ষ্টারনীলা, অপরাজিতা নীলা, পীতাম্বরনীলা, গঙ্গাজলনীলা, রক্তমুখী নীলা ইত্যাদি ।

বর্ণের দিক থেকে উজ্জ্বল নীল আভাযুক্ত রঙ-এর সাথে রক্তের মত আভাযুক্ত, হরিদ্রাভ, শ্বেত কিঞ্চিৎ নীল আভাযুক্ত প্রভৃতি বর্ণের হয়ে থাকে । উজ্জ্বল নীল আভাযুক্ত নীলাই শ্রেষ্ঠ । নীলা বা স্যাফায়ার কোরানডাম (Corundum) গ্রুপ এর রত্ন

তামিল শব্দ কুরুবিন্দম বলতে বোঝায় ইংরেজি কোরানডাম নামের একটি খনিজ পদার্থ । তেলুগু ভাষায় এরই নাম কুরুন্দীম। কোরানডামের রাসায়নিক উপাদান অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড ।

উপাদান (Chemical Composition) : এ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড এবং স্যাফায়ারের অন্যান্য উপাদান সহ নীলার সৃষ্টি।

উপকারিতা: জ্যোতিষ বিজ্ঞান রাশিচক্রে জাতক/জাতিকার মকর ও কুম্ভ রাশির রত্ন । শনির অশুভত্বের কারকতা থেকে রক্ষার জন্য ব্যবহার করা হয় । এটি যাদের উপযোগী তাদেরকে অধিক ধনশালী ও ঐশ্বর্যশালী করে । মনকে শক্তিশালী ও সাহস বৃদ্বি করে ।

প্রাপ্তিস্থান : প্রাচীন রত্ন শাস্ত্রে জানা যায়, নীলা কলিঙ্গ ও কালপুরে পাওয়া যেত । তবে বর্তমানে প্রাচীন কলিঙ্গ ও কালপুরে আর নীলা পাওয়া যায় না । কাশ্মীরের প্রায় সাড়ে চার হাজার মিটার উচু নীলার খনি সারা বছরই বরফে ঢাকা থাকে । ফলে বছরে শুধু তিন মাস জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খনিতে কাজ-কর্ম হয় ।

কয়েকটি বিখ্যাত নীলা

ষ্টার অব ইন্ডিয়া (Star of India): ষ্টার অব ইন্ডিয়া নামে খ্যাত সুবিখ্যাত ৫৬৩ ক্যারেট ওজনের নীলা খন্ডটি বর্তমানে আমেরিকার নিউইয়র্ক প্রাকৃতিক বিজ্ঞান যাদুঘরে সংরক্ষিত আছে ।

দ্বিতীয় চার্লেসের নীলা (The Nila of 2nd Charls): রানী ভিক্টোরিয়ার রাজ্যাভিষেকের সময় তাঁর মুকুটের সামনের দিকের মাঝখানে বসানো ছিল একটা উজ্জ্বল নীলা । চারকোণা এই নীলাটির দৈর্ঘ্য দেড় ইঞ্চি ও প্রস্হ এক ইঞ্চি

তারপর রাজা পঞ্চম জর্জ ঐ মুকুটের নীলার জায়গায় বসিয়েছিল একটা হীরা । আর নীলার প্রথম মালিক নাকি দ্বিতীয় চার্লস, যাঁর কাছ থেকে চুরি করে ফ্রান্সে পালিয়ে গিয়েছিলেন দ্বিতিয় জেম্স এডওয়ার্ড, ১৬৮৮ সালে । তাই এই নীলাটার নাম “দ্বিতিয় চার্লসের নীলা”।

এডওয়ার্ড নীলা (The Nila of Edward): সবচেয় পুরনো নীলার নাম ‘এডওয়ার্ড নীলা’ । কারণ ১৪০২ সালে এডওয়ার্ডের অভিষেকের সময় তাঁর হাতের আংটিতে এই নীলা রত্নটিকে প্রথম দেখা গিয়াছেল ।

ইন্দ্র নীলা

সব রত্ন-পাথরের মধ্যে নীলা বা সাফায়ার সবচেয়ে মারাত্মক এবং দুষ্প্রাপ্য। দুষ্প্রাপ্য বলে অন্যান্য রত্ন-পাথরের তুলনায় নীলার দামও বেশি। নীলা অনেক ধরনের পাওয়া যায়। এর মধ্যে ইন্দ্রনীলা, গঙ্গাজল নীলা পিতাম্বর নীলা, ষ্টার নীলা ইত্যাদি। সব রকম নীলার মধ্যে ইন্দ্রনীলার প্রতিক্রিয়া বা ক্রিয়ার সবচেয়ে শক্তিশালী। বর্তমানে ইন্দ্রনীলা খুব বেশি না পাওয়ার কারণে এবং দাম বেশি হওয়ায় বেশি পরিমাণে ষ্টার নীলা ব্যবহারের পরার্মশ জ্যোতিষীরা দিয়ে থাকেন। নীলার রাসায়নিক উপদান অ্যালুমিনিয়াম অর্কসাইড এবং স্যাফায়ারের অন্যান্য উপাদানে খনিতে নীলার সৃষ্টি । লাল রঙের সামান্য নীলাভ নীলাকে রক্তমুখী নীলা বলা হয় । হালকা বেগুনি আভাযুক্ত নীলাকে বলা হয় অপরাজিতা নীলা । কাশ্নিরে বেশি পাওয়া যায় বলে অনেক সময় কাশ্নিরি নীলাও বলে অবহিত করা হয়ে থাকে । অপরাজিতা নীলা বেশি পাওয়া যায় না বলে এর দাম একটু বেশি । অপরাজিতা নীলায় সামান্য হলুদ আভা থাকলে তাকে বলা হয় পীতাস্বর নীলা । নীলা পুরোপুরি স্বচ্ছ না হয়ে ঘোলাটে হলে তাকে বলা হয় গঙ্গাজল নীলা । শনির অশুভ প্রভাব কাটিয়ে ওঠার জন্য জাতক/জাতিকাকে নীলা ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হয় । যে কোনো নীলাই অতি মূল্যাবান ।অভিজ্ঞ জ্যোতিষীর পরামর্শ ছাড়া কোনো নীলাই ব্যবহার করা উচিত নয় । কারণ নীলা ব্যবহারে উপকার যতোটুকু, তার থেকে বেশি ক্ষতিকর । নীলা ব্যবহারে দারিদ্র,দুঃখ-কষ্ট হ্রাস পায়, জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য আসে, কাজকর্ম বাধা-বিঘ্ন দূর হয় । নীলার উপকারিতা নীলা যে সমস্ত জাতক/জাতিকার জম্ম চকে বা রাশি অশুভ স্থানে আছে তাদের বিভিন্ন রোগের উপসর্গ আসে । যেমন হার্ড ব্যথা,বাত রোগ,পায়ে আঘাত লাগা এবং কষ্টকর যন্ত্রনা জাতীয় রোগের এবং স্নায়ুর শক্তি বস্তুক । তাছাড়া চর্ম রোগ, মাথা ব্যথা, কানে কম শুনা,মাথা ও হাত পায়ের যন্ত্রনা,মৃগী রোগে আংটি করে ডান হাতের মধ্যমা আঙ্গুলে ধারন করলে প্রচুর উপকার পাওয়া যায় ।

সব থেকে সুন্দর নীলা হচ্ছে গাড় নীল রঙের এবং নীলা পাথর শনিগ্রহ দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকে। অনেক কাল আগে উৎকৃষ্ট নীল রঙের নীলা পাথর পাওয়া যেত কাশ্মীর, শ্রিলাঙ্কা এবং বার্মাতে। নীলা পাথর ব্যবহারে ব্যক্তির জ্ঞান গাম্ভীর্য ধারাবাহিক ভাবে বৃদ্ধি পেতে দেখা যায়। আসল নীলা পাথর হার্ট এবং পাকিস্থলির সমস্যায় উপকারী। শনিগ্রহের ভালো প্রভাব প্রাচুর্যতা আনয়ন করে কিন্তু পাশাপাশি অতিরিক্ত ভোগপ্রবণতা কমাতে সাহায্য করে। “Old Testament” এ নীলা সম্পর্কে বলা হয়েছে— “রাজ সিংহাসন নীলা পাথরের মতই”।

রাশিরত্ন পাথর নীলা পাথরের কিছু উপকারিতা নিম্নরূপ

# জ্বরে আক্রান্ত কোন ব্যক্তির বুকের উপর যদি নীলা পাথর রাখা যায় তাহলে মহান আল্লাহর ইচ্ছায় জ্বরের তিব্রতা কমে আসে।

# যদি নীলা সহ্য হয়, তাহলে যে ব্যক্তি নীলা ধারন করবে তার দারিদ্রতা খুব অল্প সময়ের মধ্যে আল্লাহর ইচ্ছায় বদলে সম্ভাবনায় রুপ নিবে।

# আসল নীলা পাথর শয়তানের খারপ ইচ্ছা থেকে মুক্ত রাখতে সাহায্য করে।

# নীলা পাথর ধারনে অবৈধ যৌন সম্পর্কের ইচ্ছা নষ্ট হয়ে যায়।

নীলা স্বচ্ছ উজ্জ্বল নীল আভাযুক্ত রত্ন । এটির বৈশিষ্ট স্বাদহীন, শুকনো এবং শীতল । নীলাকে আরবী/উর্দু/ফার্সীতে কবুদ বা ইয়াকুত বলে । ইহা নীলকান্তমণি নামেও পরিচিত ।

নীলা কয়েক প্রকারের যেমন-ইন্দ্রনীলা, ষ্টারনীলা, অপরাজিতা নীলা, পীতাম্বরনীলা, গঙ্গাজলনীলা, রক্তমুখী নীলা ইত্যাদি ।

বর্ণের দিক থেকে উজ্জ্বল নীল আভাযুক্ত রঙ-এর সাথে রক্তের মত আভাযুক্ত, হরিদ্রাভ, শ্বেত কিঞ্চিৎ নীল আভাযুক্ত প্রভৃতি বর্ণের হয়ে থাকে । উজ্জ্বল নীল আভাযুক্ত নীলাই শ্রেষ্ঠ । নীলা বা স্যাফায়ার কোরানডাম (Corundum) গ্রুপ এর রত্ন।

তামিল শব্দ কুরুবিন্দম বলতে বোঝায় ইংরেজি কোরানডাম নামের একটি খনিজ পদার্থ । তেলুগু ভাষায় এরই নাম কুরুন্দীম। কোরানডামের রাসায়নিক উপাদান অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড ।

উপাদান (Chemical Composition) : এ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড এবং স্যাফায়ারের অন্যান্য উপাদান সহ নীলার সৃষ্টি।

উপকারিতা: জ্যোতিষ বিজ্ঞান রাশিচক্রে জাতক/জাতিকার মকর ও কুম্ভ রাশির রত্ন । শনির অশুভত্বের কারকতা থেকে রক্ষার জন্য ব্যবহার করা হয় । এটি যাদের উপযোগী তাদেরকে অধিক ধনশালী ও ঐশ্বর্যশালী করে । মনকে শক্তিশালী ও সাহস বৃদ্বি করে ।

প্রাপ্তিস্থান : প্রাচীন রত্ন শাস্ত্রে জানা যায়, নীলা কলিঙ্গ ও কালপুরে পাওয়া যেত । তবে বর্তমানে প্রাচীন কলিঙ্গ ও কালপুরে আর নীলা পাওয়া যায় না । কাশ্মীরের প্রায় সাড়ে চার হাজার মিটার উচু নীলার খনি সারা বছরই বরফে ঢাকা থাকে । ফলে বছরে শুধু তিন মাস জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খনিতে কাজ-কর্ম হয় ।

কয়েকটি বিখ্যাত নীলা

ষ্টার অব ইন্ডিয়া (Star of India): ষ্টার অব ইন্ডিয়া নামে খ্যাত সুবিখ্যাত ৫৬৩ ক্যারেট ওজনের নীলা খন্ডটি বর্তমানে আমেরিকার নিউইয়র্ক প্রাকৃতিক বিজ্ঞান যাদুঘরে সংরক্ষিত আছে ।

দ্বিতীয় চার্লেসের নীলা (The Nila of 2nd Charls): রানী ভিক্টোরিয়ার রাজ্যাভিষেকের সময় তাঁর মুকুটের সামনের দিকের মাঝখানে বসানো ছিল একটা উজ্জ্বল নীলা । চারকোণা এই নীলাটির দৈর্ঘ্য দেড় ইঞ্চি ও প্রস্হ এক ইঞ্চি

তারপর রাজা পঞ্চম জর্জ ঐ মুকুটের নীলার জায়গায় বসিয়েছিল একটা হীরা । আর নীলার প্রথম মালিক নাকি দ্বিতীয় চার্লস, যাঁর কাছ থেকে চুরি করে ফ্রান্সে পালিয়ে গিয়েছিলেন দ্বিতিয় জেম্স এডওয়ার্ড, ১৬৮৮ সালে । তাই এই নীলাটার নাম “দ্বিতিয় চার্লসের নীলা”।

এডওয়ার্ড নীলা (The Nila of Edward): সবচেয় পুরনো নীলার নাম ‘এডওয়ার্ড নীলা’ । কারণ ১৪০২ সালে এডওয়ার্ডের অভিষেকের সময় তাঁর হাতের আংটিতে এই নীলা রত্নটিকে প্রথম দেখা গিয়াছেল ।

Sapphire Stone (নীলা পাথরের উপকারিতা):

Gemstone Blue Saphire Stone এর বাংলা হচ্ছে ইন্দ্র নীলা পাথর, রত্ন পাথর ইন্দ্র নীলা। কেও কেও একে শুধু রাশিরত্ন নীলা পাথর ও বলে থাকে। শ্রীলঙ্কায় সব থেকে ভালো মানের ইন্দ্র নীলা পাথর পাওয়া যায় বলে অনেকে Srilankan Blue Sapphire Stone কে সিলনি ইন্দ্র নীলা, সিংহলি ইন্দ্র নীলা ও বলে থাকে। সব থেকে সুন্দর নীলা হচ্ছে ডিপ নীল রঙের এবং নীলা পাথর শনিগ্রহ দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকে। অনেককাল আগে উৎকৃষ্ট নীল রঙের নীলা পাথর পাওয়া যেত কাশ্মীর, শ্রিলাঙ্কা এবং বার্মাতে। নীলা পাথর ব্যবহারে ব্যক্তির জ্ঞান গাম্ভীর্য ধারাবাহিক ভাবে বৃদ্ধি পেতে দেখা যায়। আসল নীলা পাথর হার্ট এবং পাকিস্থলির সমস্যায় উপকারী। শনিগ্রহ প্রাচুর্যতা আনয়ন করে কিন্তু পাশাপাশি অতিরিক্ত ভোগপ্রবণতা কমাতে সাহায্য করে। “Old Testament” এ নীলা সম্পর্কে বলা হয়েছে— “রাজ সিংহাসন নীলা পাথরের মতই”।

ইন্দ্র নীলা পাথরের কিছু উপকারিতা (Benefits of Blue Sapphire Stone) নিম্নরূপঃ

জ্বরে আক্রান্ত কোন ব্যক্তির বুকের উপর যদি নীলা পাথর রাখা যায় তাহলে মহান আল্লাহর ইচ্ছায় জ্বরের তিব্রতা কমে আসে।

যদি নীলা সহ্য হয়, তাহলে যে ব্যক্তি নীলা ধারন করবে তার দারিদ্রতা খুব অল্প সময়ের মধ্যে আল্লাহর ইচ্ছায় বদলে সম্ভাবনায় রুপ নিবে।

আসল নীলা পাথর শয়তানের খারপ ইচ্ছা থেকে মুক্ত রাখতে সাহায্য করে।

নীলা পাথর ধারনে অবৈধ যৌন সম্পর্কের ইচ্ছা নষ্ট হয়ে যায়।

জ্যোতিষ শাস্ত্রমতে শনি গ্রহের খারাপ প্রভাব থেকে রক্ষা পেতে নীলাম পাথর সাহায্য করে থাকে। মানুষের জীবনে সমস্যা দুই ধরনের হয়ে থাকে। এক ধরনের সমস্যা মানুষের জীবনে সব সময়ই লেগে থাকে, একটা শেষ হবার আগেই আরেকটা এসে জুড়ে যায়। যদি এ সমস্যা গুলো ছোট খাট হয়ে থাকে তাহলে এটা রাহুর সমস্যার কারনে হয়ে থাকে, যার জন্য গোমেদ পাথর যথেষ্ট। কিন্তু যাদের এ সমস্যা গুলোর প্রভাব বেশী এবং যে কাজেই হাত দেওয়া হোক না কেন সে কাজই যদি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে এটা শনি গ্রহের খারাপ প্রভাবের কারনে। ফলে জীবনে নেমে আসে চরম বিপর্যয়। এমন অবস্থায় উপকারী পাথর হচ্ছে ইন্দ্র নীলা পাথর। বিশেষ করে যাদের কুম্ভ রাশি (Aquarius) Jan 21- Feb 20 ও মকর রাশি (Capricon) Dec 21-Jan 20 তাদের রাশির প্রধান পাথর হচ্ছে ইন্দ্র নীলা পাথর। এখানে ইন্দ্র নীলা পাথরের আরো কিছু উপকারের (Benefits of Indro Nila Stone) কথা উল্লেখ করা হলঃ

নীলা পাথর ব্যবহারে অনেক সময় খুব দ্রুত ফল পাওয়া যায়। জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে নীলা পাথর সম্পদ বৃদ্ধি, সৌভাগ্য, সুযোগ এবং প্রসারের সাথে সম্পৃক্ত।

যাদের শনি গ্রহের খারাপ প্রভাব চলছে তাদের রাশি চক্রের শক্তি যোগায় ইন্দ্র নীলা পাথর।

খুব ভালো রক্ষা কবচ হিসেবে কাজ করে ইন্দ্র নীলা পাথর। এ পাথর ব্যবহারে শত্রু থেকে রক্ষা, খারাপ দৃষ্টি ও হিংসে থেকে বেঁচে থাকে যায়।

নীলা পাথর ব্যবহারের ফলে মানুষিক শক্তি বৃদ্ধি পায়, দ্বিধা দণ্ড কেটে যায় এবং সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য পাওয়া যায়।

ইন্দ্র নীলা পাথর সরাসরি সম্পদ বৃদ্ধির সাথে জড়িত। এ পাথর ব্যবহারের ফলে অর্থনৈতিক দিকে এগিয়ে যাওয়া যায় এবং বহুবিধ আয়ের পথ পাওয়া যায়। ফলে সম্মান, প্রতিপ্রত্তি ও সুনাম বেড়ে যায়।

আপনি যখন রত্নপাথর ইন্দ্র নীলা পাথর (Blue Sapphire Stone / Ratno Pathor Indro Nila Stone) সহ অন্য কোন প্রকারের রত্ন পাথর কেনার চিন্তা করবেন তখন মনে রাখা ভালো যে পাথরের কোন নির্দিষ্ট কোয়ালিটির হিসেব নেই। খনি থেকে পাওয়া বর্তমান মজুদ পাথরের মধ্যে থেকেই ভালো খারাপ কোয়ালিটির হিসেব করা হয়। তাই রত্ন পাথরের ক্ষেত্রে কেওই ঘোষণা দিতে পারবেনা এটাই সব থেকে ভালো বা খারাপ পাথর। তারপরেও সাধারনত আপনি ৮০০ টাকা থেকে সর্বচ্চ ১৫০০০ টাকা মূল্যে প্রতি ক্যারেট শ্রিলাঙ্কান ইন্দ্র নীলা পাথর পাবেন আমাদের কাছে। আকিক পাথর ছাড়া বাকি সব পাথর ক্যারেট হিসেবে বিক্রি হয়ে থাকে।

আমাদের সংগ্রহের থাকা বিভিন্ন কোয়ালিটির প্রাকৃতিক আসল ইন্দ্রনিলা পাথরের (Blue Sapphire Stone) আসল ছবি সহ মূল্য পেতে ভিজিট করুন এই লিংকেঃwww.apnc.co.in

নীলা গ্রহন করার কি কি পদ্ধতি রয়েছে?

নীলা গ্রহন করতে চাইলে যে যে কাজ আগে করবেন তা আজকের লেখা থেকে জেনে নিন। নীলা সঠিক পদ্ধতিতে গ্রহন না করলে আপনার জীবনে নেমে আসতে পারে বড় বিপদ। তাই সাবধান

নীলা গ্রহরত্নটি শনি গ্রহের রত্ন। শনি খুবই শক্তিশালি গ্রহ এবং তার প্রকোপ এবং বক্র দৃষ্টি থেকে বাঁচতে আমরা নীলা রত্ন ব্যবহার করে থাকি। শনি ঠাকুর কিন্তু আমাদের জীবনে ভালো এবং খারাপ দুই রকমেরই ফল এনে দেয়।তাই সঠিক ভাবে জ্যোতিষীর পরামর্শ নিয়ে তারপর নীলা গ্রহণ করা উচিত। নীলা গ্রহ রত্নটি শনিঠাকুরের শক্তি বহন করে পৃথিবীতে। আগেও যেমন লিখেছি যে শনি আমাদের জন্য সুফল এবং কুফল দুটোই আনে তাই ভেবে চিন্তে নীলা পড়া অত্যন্ত জরুরী। নীলা গ্রহ রত্নটি ঠিক পদ্ধতিতে গ্রহণ করা খুবই জরুরী নাহলে কিন্তু নীলা আমাদের পক্ষে খারাপ ফলও নিয়ে আসতে পারে। আবার নীলা আমাদের জন্য খুবই ভালো ভাগ্য নিয়ে আসতে পারে। তাই আজ নীলা গ্রহণ করার কিছু পদ্ধতিগুলির উপর আলোকপাত করবো আমরা।

সর্বপ্রথমে সঠিক নীলা কেনা দরকার যা আমাদের উপকারে আসবে। একটি প্রসিদ্ধ দোকান থেকে উচ্চমানের নীলা কেনা অত্যন্ত দরকারী। নীলার প্রকৃতি বা শ্রেণীর উপর নির্ভর করছে যে নীলাটি আমাদের জন্য কতটা কার্যকরী হবে। তাই আমাদের সঠিক নীলা নির্বাচন করা খুবই প্রয়োজনী।

প্রথমেই বলা দরকার যে নীলা গ্রহণ করার আগে বেশ কয়েক দিন নীলাটি আপনাদের রাতের ঘুমানোর বালিশের তলায় রেখে দিতে হবে। যদি সেই কয়েকদিন আপনাদের কোনো অসুবিধা অনুভব না হয় তাহলে নীলাটি গ্রহণ করা যেতে পারে। কিন্তু নীলাটি রাতের বালিশের তলায় রাখার পর যদি রাতে বাজে ,ভয়ানক স্বপ্ন দেখেন বা কোনো অঘটন ঘটে বা হঠাৎ অপ্রীতিকর কোনো সমস্যাতে পরে যান তাহলে সেই নীলাটি আপনার গ্রহণ করার উপযোগী হবে না।

নীলা ধারণ করার পদ্ধতিগুলো

এইবার তাহলে আমরা শরীরে নীলা ধারণ করার পদ্ধতিগুলো জেনে নিই।নীলা কেনার পর উচিত আমাদের জ্যোতিষীর থেকে পরামর্শ নেওয়া যে সঠিক নীলা নেওয়া হয়েছে কিনা ,আমাদের জীবনে এই নীলা কতটা উপকার করতে পারে এবং কিভাবে ধারণ করতে হবে নীলাটি ইত্যাদি।

তারপর নীলার শুদ্ধিকরণের জন্য নীলাটি কাঁচা দুধ,মধু এবং শুদ্ধ জলের একটি মিশ্রনের সাথে মেশাতে হবে। এই ভাবে নীলাটি প্রায় ২০ মিনিট থেকে আধ ঘন্টা রেখে দিতে হবে সেই মিশ্রনে। তারপর সময় হয় গেলে নীলাটি তুলে নিতে হবে।

আগের পদ্ধতির পরে একটা দিন নির্ধারণ করতে হবে যেইদিন নীলাটি গ্রহণ করতে পারি। শনিবার শনি ঠাকুরের দিন তাই শনিবার আপনারা নীলা প্রথম শরীরে গ্রহণ করতে পারেন। এছাড়াও আরো কয়েকটি দিন আছে যে দিনগুলিতে আপনি নীলা গ্রহণ করতে পারেন। যেমন শুক্ল পক্ষের রাত ইত্যাদি। এইসব ব্যাপারে আপনাদের জ্যোতিষির সাথে আলোচনা করে নেওয়ার দরকার।

দিন নির্ণয় হয়ে গেলে সেই নির্ধারিত দিনে ৫টি ধুপকাঠি জ্বালিয়ে শনি দেবতাকে উৎসর্গ করতে হবে। যে তাঁরই কারনে আমরা সেই নীলাটি গ্রহণ করতে চলেছি আর তিঁনি যেন আমাদের উপর কৃপার দৃষ্টি বজায় রাখেন।

তারপর নীলা পাথর দিয়ে তৈরি আংটি মিশ্রণ থেকে তুলে তা ওই ধুপাঠির চারদিকে ৫ বার বা ১১ বার ঘোরাতে হবে এবং “ওম শান শনি শারানায় নমঃ” বলে যেতে হবে।এরপর আমরা নীলাটি শনি ঠাকুরের মন্ত্র বলতে বলতে আমাদের ডান হাতের মধ্য আঙুলে পড়তে পারি।নীলাটি গ্রহণ করার পর যদি সম্ভব হয় তাহলে গরিবদের মধ্যে মুসুর ডাল ,নুন, সর্ষের তেল,চা ইত্যাদি দেওয়া যেতে পারে। আরো ভালো পরিণাম পেতে চান তাহলে শিব লিঙ্গের মাথার উপর দুধ ,বেল পাতা দেওয়া যেতে পারে।

নীলা গ্রহণ করার পর পরই নীলার গুণের অনুভব করতে পারি। কারন নীলা অত্যন্ত কার্যকরী এবং শক্তিশালী একটি গ্রহরত্ন। ৪ বছরের কম বেশি সময় নীলা কাজ দিয়ে থাকে তাই জ্যোতিষীর পরামর্শ নিয়ে তার কিছুদিন আগে বা পরে নীলাটি পাল্টে ফেলা অতন্ত জরুরি।

যদি নীলাটি আপনার জন্য যথার্থ হয় তাহলে খেয়াল রাখতে হবে যে নীলাটি যেন আমাদের শরীরের সঙ্গে লেগে থাকে। যদি নীলাটি আলগা ভাবে পরা হয় তাহলে কিন্তু কোনো লাভই হবে না। কোনোভাবেই উপকৃত হবেন না। তাই সব সময় খেয়াল রাখতে হবে যে নীলাটি যেন আমাদের গায়ের সঙ্গে লেগে থাকে না হলে নীলার সুফল থেকে আমরা কিন্তু বঞ্চিত হব এবং নীলা পড়ার কোনো লাভই হবে না।

বলা হয় নীলা আমাদের ভাগ্যে রাজযোগ নিয়ে আসে। আমাদের জীবনে রাজযোগ এলে আমরা আমাদের ভবিষ্যত বুঝে উঠতে পারবো এবং ভবিষ্যতের কিছু সঠিক নির্ণয়ও নিতে পারবো। জ্যোতিষীর থেকে পরামর্শ নিয়ে তারপরই নীলা পড়া উচিত না হলে নীলা কিন্তু খুবই সাংঘাতিক একটি গ্রহরত্ন। যদি ভুল লোক বা ভুল পদ্ধতিতে নীলা গ্রহণ করেন, তাহলে নীলা কিন্তু সাংঘাতিক ভাবে ক্ষতি এনে দিতে পারে আপনার জীবনে।

আরেকটি জিনিস মাথায় রাখা উচিত যে নীলা কিন্তু শনি ঠাকুরের গ্রহ রত্ন এবং শনি ঠাকুর কিন্তু যারা কঠোর পরিশ্রম করে তাদেরই সুফল দেন। তাই যদি আমরা কঠোর পরিশ্রম করে ফলে পেতে আগ্রহী হই তাহলেই কিন্তু নীলা আমাদের জন্য কার্যকর হবে। তাই সবসময় জ্যোতিষীর পরামর্শ নিয়ে নীলা গ্রহণ করা উচিত।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180505073300

গোমেদ(HASSONITE GARNET)

Certificate

সুপ্রভাত

গোমেদ (HASSONITE GARNET)

গোমেদ (Jacinth) স্বচ্ছ, উজ্জ্বল, লালচে বর্ণের পাথর। পাথরটিকে উর্দুতে গোমেদ বলা হয় । খাঁটি গোমেদ রত্নে জির্কোনিয়াম নামে এক প্রকার মহামূল্যবান ধাতু থাকে বলেই এর নাম হয়েছে ‘জ্যাসিন্থ’।

বর্ণের দিক থেকে লালচে, হলদে আভাযুক্ত, বেগুনী, জলপাই রঙ- এর মত হয়ে থাকে। এর ভেতরের দিক সুক্ষ্ম বুদ বুদ এর মত দেখা যায়। লালচে আভাযুক্ত স্বচ্ছ উজ্জ্বল গোমেদের কার্যকারিতাই বেশী।

খাঁটি বা আসল গোমেদ কষ্টি পাথরে ঘষলে দাগ পড়ে না বা ক্ষয় হয় না।সিংহলী গোমেদ ও ইটালিয়ান গোমেদ স্বচ্ছ, ও উজ্জ্বল আভাযুক্ত।

আর খুবই ফলদায়ক। ভারতীয় গয়া গোমেদ কালচে রঙ- এর হয়ে থাকে। আলোতে কিছুটা স্বচ্ছ ও লালচে দেখায় । বেশী পরিমাণে ধারণ করলে সিংহলী ও ইটালিয়ান গোমেদের মতই ফল দেয় ।

মূল গোমেদ পাথরের রঙ লালচে বাদামি অথবা হলুদাভ সবুজ । রাসায়নিক নাম “জারকোনিয়াম সিলিকেট” । কিন্তূ এর ভেতর প্রায়ই হাফানিয়াম, থোরিয়াম, ইউরেনিয়াম ইত্যাদি তেজস্ক্রিয় ধাতু মিশে থাকে।

গোমেদকে কাটার সবচেয়ে বড় জায়গা ব্যাংকক। সেখানকার স্বচ্ছ গোমেদ দেখলে হীরা বলে ভ্রম হয় ।

হীরার সঙ্গে একে চট করে আলাদা করার উপায় হচ্ছে কোনও বইয়ের ওপর গোমেদটাকে রাখা। যদি এক একটা ছাপার অক্ষর দুটো করে মনে হয়, তাহলে পাথরটা নিশ্চয়ই গোমেদ, হীরা নয়।

আলোর দ্বৈত প্রতিসরণের জন্য এই ঘটনা ঘটে ।অজস্র নকল গোমেদ বাজারে বেরিয়েছে। এ ধরনের একটি হচ্ছে গার্নেট । এটি কম মূল্যের পাথর। গোমেদের সাথে গার্নেটের পার্থক্য সহজেই বুঝা হয় না।

উপাদান (Chemical Composition) : সিলিকন বা বালুকার সঙ্গে জির্কোনিয়াম নামক এক প্রকার দুস্প্রাপ্য ধাতু মিলিত হয়ে গোমেদ বা জ্যাসিন্থ সৃষ্টি হয়।

কাঠিন্যতা (Hardness) : ৬.৫ – ৭.৫

আপেক্ষিত গুরুত্ব (Specific Gravity) : ৩.৫০-৪.৩০
প্রতিসরণাংক (Refractive Index) : ১.৭৩০-১.৭৬০
বিচ্ছুরণ (Dispersion) : ০.০৩৯

প্রাপ্তিস্থান : আজপর্যন্ত বেশীর ভাগ গোমেদই পাওয়া গেছে সিংহলের রত্নপুরায়। তবে থাইল্যান্ডেও সম্প্রতি কিছু কিছু পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া নরওয়ে, অষ্ট্রেলিয়া, রাশিয়া, চীন, ভারত, প্রভৃতি স্থানে গোমেদ পাওয়া যায়।

উপকারিতা : হস্তরেখা বিজ্ঞানে এবং রাশিচক্রে রাহুর রুক্ষ দৃষ্টি হতে রক্ষা পাওয়ার জন্য ও রাহুর অশুভ প্রভাব থেকে মুক্ত থাকার জন্য গোমেদ রত্ন ধারণ করা হয়।

রত্নটি ব্যবহারে মামলা-মোকদ্দমা, হঠাৎ বিপদ, ঋণ ইত্যাদি বিষয়ে রক্ষা পাওয়া যায়। জাতক/জাতিকার কন্যারাশিতে, বৃশ্চিক লগ্নে বা জন্মরাশি হলে পরাশর পন্ডিতের মতে গোমেদ রত্ন ধারণ করা উচিত। অনেকপন্ডিতওমণিঋষিরমতেগোমেদধারণেহঠাৎকোনবিপদবাদুর্ঘটনাথেকেরক্ষাকরেওঅমঙ্গলকেদূরীভূতকরে।

গোমেদ পাথর, ইংরেজিতে যাকে “Garnet Stone” বলা হয়। গোমেদ মধু রঙের খনিজ পাথর। বৈজ্ঞানিক ভাষায় এটি ক্যালসিয়াম এলোমিনিয়াম সিলিকেট এর জমাট বাধা টুকরা ছাড়া আর কিছুই না। বিশ্বাস করা হয় যে গোমেদ পাথর “রাহু” নামক গ্রহের জন্য জন্য উপকারী। যাদের জন্ম জানুয়ারি মাসে বিশেষ করে তাদের জন্য বার্থ স্টোন হচ্ছে গোমেদ পাথর। এছাড়া যাদের মকর রাশি (২১ ডিসেম্বর থেকে ২০ জানুয়ারি) কুম্ভ রাশি (২১ জানুয়ারি থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি) তাদের জন্য উপকারী রাশি রত্ন পাথর হচ্ছে গোমেদ পাথর (Gomed Stone / Garnet Stone)। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে গোমেদ পাথর যায়। যেমন, ইন্ডিয়া, আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা। তবে পৃথিবীর সব থেকে ভালো মানের গোমেদ হচ্ছে শ্রিলাঙ্কান গোমেদ পাথর (Siloni Gomed Stone)। যাকে সিলনি গোমেদ পাথর বলা হয়ে থাকে।

জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে গোমেদ পাথরের উপকারিতা (Benefits of Gomed Stone / Benefits of Garnet Stone) সমূহ নিন্ম রুপঃ

মধু রঙা অথবা সরিষা তলের রঙা গোমেদ পাথর রাহু নাকম গ্রহের খারাপ প্রভাবের বিরুদ্ধে কাজ করে এবং যে কোন নেগেটিভ মানুষিক চিন্তা এবং খারাপ শক্তি থেকে থেকে মুক্ত থাকতে সাহায্য করতে পারে।

যে সকল মানুষের পায়ে পায়ে সমস্যা, একটার পর একটা সমস্যা লেগেই থাকে অথবা কোন কাজে হাত দিলেই সমস্যা এসে হাজির হয়, তাদের জন্য উপকারী রাশি রত্ন পাথর হচ্ছে গোমেদ পাথর।

গোমেদ পাথর ব্যবহারে মানুষের দুশ্চিন্তা, উদ্বিগ্নতা এবং মানুষিক সমস্যায় উপকার পাওয়া যেতে পারে।

গোমেদ পাথর ব্যবহারে মনোযোগ বৃদ্ধি পায়, লক্ষ্য অর্জনে পরিষ্কার দিকনির্দেশনা পাওয়া যায়, বিশেষ করে যে সকল শিক্ষার্থী বা চাকুরীজীবীরা গবেষণা মূলক কাজের সাথে জড়িত তাদের জন্য গোমেদ পাথর ব্যবহার উপকারী হতে পারে।

গোমেদ পাথর ব্যবহারে যে কোন পেশায় উন্নতি এবং সামাজিক ও আর্থিক দিকে উপকার পাওয়া যেতে পারে।

এটা ব্যবহারে মৃগী রোগ, অ্যালার্জি, চোখের সংক্রামক, সাইনাস, পাইলস ও বুক ধরফরানো রোগে উপকার পাওয়া যেতে পারে।

কিছু কিছু সময় এটা ক্যান্সার, রক্ত রোগ, ফোঁড়া, কুষ্ঠ, অন্ত্রের সমস্যা, অবসাদ ও উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যায় উপকার করতে পারে।

গোমেদ পাথর ধারনে এর ব্যবহারকারী ৫টি প্রধান উপকার পেতে পারেন, যেমনঃ ধ্যান করা, আর্থিক উন্নতি, ধর্মীয় বিশ্বাস বৃদ্ধি, যৌন শক্তি বৃদ্ধি এবং মানুষিক শান্তি।

পারিবারিক জীবনে সুখ বৃদ্ধি জন্য স্বামী স্ত্রী দুজনেই গোমেদ পাথর ব্যবহার করে দেখতে পারেন। গোমেদ পাথর ধারনে ভালোবাসা, মিল এবং শান্তি বৃদ্ধি পেতে পারে।

গোমেদ পাথর ব্যবহারে যে কোন কালো জাদু থেকে মুক্ত থাকা যেতে পারে, ফলে শত্রু থেকে আগিয়ে থাকা যায় এবং প্রতিযোগটায় সফলা পাওয়া যেতে পারে।

যে সকল মানুষ অনেকের মাঝে বক্তব্য দিয়ে থাকে তাদের মধ্যে শক্তির জোগাড় করতে পারে।

যে সকল মানুষ কম্পিউটার সম্পর্কিত চাকুরী, সরকারী চাকুরী, আইন পেশায় জড়িত এবং বৈজ্ঞানিক গবেষণার সাথে জড়িত তাদের জন্য বিশেষ উপকারী হতে পারে গোমেদ পাথর।

আমাদের সংগ্রহে থাকা বিভিন্ন কোয়ালিটির আসল রত্ন পাথরের picture ও দাম৭৫০-২০০০টাকা। দেখতে এখানে ভিজিট করুনঃ www.apnc.co.in

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180503102022

পোখরাজ (YELLOW SAPPHIRE )

Certificate

পোখরাজ

পোখরাজ বৃহস্পতি গ্রহের রতন এক ধরনের স্বচ্ছ ও সুন্দর রত্ন। অনেক সময় সৌন্দযের কারণে এ পাথর কে পুষ্পরাগ মণিও বলা হয়। তবে সামান্য হলুদ রঙের পোখরাজ গুন ও অভিজাতের দিক দিয়ে অপেক্ষাকৃত উন্নত। অনেক সময় পোখরাজ রত্নের ভেতরে কাটা দাগ বা চিহ্ন দেখতে পাওয়া যায়। স্বর্ণ যাচাইয়ে কষ্টিপাথর আস্তে আস্তে ঘষলে পোখরাজের উজ্জ্বলতা কমে যায়। পোখরাজ ব্যবহারে জাতক/জাতিকার কর্মদক্ষতা, কর্মপটুতা, উৎসাহী কেতৃত্ব, যশ-খ্যাতি, বুদ্ধি ইত্যাদি বাড়ে। বৃহস্পতি গ্রহকে সতেজ রাখে। যারা জীবনের বিভিন্ন পরিকল্পনায় সিদ্ধান্ত হীনতায় ভোগেন, তাদের জন্য পোখরাজ খুবই উপকারী।

পোখরাজ পাথর সাধারণত সোনালি হলুদ রঙের হয়ে থাকে। এটি বৃহস্পতি গ্রহের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে পরামর্শদাতা, আশাবাদী ও আদর্শবাদী করে তোলে। বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যায় যে কোন প্রকার বিষের উপস্থিতিতে পোখরাজ পাথরের রঙ বদলে যায়। “Tradition of Ahl al Bait” থেকে পাওয়া যায়, যে ব্যাক্তি পোখরাজ পাথর ব্যবহার করবে সে কখনই দরিদ্র হবেনা কারন এটি সম্পদের সাথে সম্পর্কিত।

# পোখরাজ পাথর ধারণে অন্যকে উজ্জীবিত করার শক্তি বেড়ে যায় এবং নিজের আত্মপ্রকাশের শক্তি বেড়ে যায়।

# এই পাথর শরীরকে গরম রাখে।

# চর্মরোগ সারাতে সাহায্য করে, বিশেষ করে কুষ্ঠ রোগে পোখরাজ পাথর উপকারী।

# গর্ভ কালীন অবস্থায়, প্রসব বেদনায় জিহ্বার নিচে পোখরাজ পাথর রাখলে উপকার পাওয়া যায়।

# রক্তের রোগে উপকারী, বিশেষ করে রক্তের ক্যান্সারে উপকারী।

# সকল পরকার কোষ্ঠ কাঠিন্য ও পাইলসে পোখরাজ উপকারী।

# এটা শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং বুদ্ধি-বিচক্ষণতা বাড়াতে সাহায্য করে।

# কিডনিতে হওয়া পাথরকে প্রসাবের সাথে বের হয়ে জেতে পোখরাজ পাথর সাহায্য করে থাকে

রাশি রত্ন পাথর পোখরাজ পাথর (Yellow Sapphire Stone) বৃহস্পতি গ্রহের ক্ষতিকর প্রভাবের বিরুদ্ধে উপকারী। বিশেষ করে যাদের জন্ম তারিখ অনুযায়ী মীন রাশি (Pisces) Feb 21- March 20 এবং ধনু রাশি (Sagittarius) Nov 21- Dec 20 তাদের বার্থস্টোন হচ্ছে পোখরাজ পাথর। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পোখরাজ পাথর পাওয়া গেলেও শ্রীলঙ্কার পোখরাজ পাথর পৃথিবী বিখ্যাত।

বৃহস্পতি গ্রহ সম্পদ, ক্ষমাশীলতা, ভদ্র ব্যবহার, উদারতা, জনপ্রিয়তার প্রতীক। সাধারণত যাদের হাতে বৃহস্পতি গ্রহের প্রভাব ভালো তারা নেতৃত্ব খুব পছন্দ করে এবং অন্য সকলের কাছে খুব বেশী জনপ্রিয় হয়ে থাকে। তাদের স্বভাব, উদারতা সব সময়ই অন্যদের তুষ্ট করে। এছাড়া জ্যোতিষশাস্ত্র মতে পোখরাজ পাথর ব্যবহারে যে সকল উপকার (Benefits of Yellow Sapphire Stone) পাওয়া যেতে পারে তার কিছু মাত্র তুলে ধরা হলঃ

পোখরাজ পাথরের প্রভাব প্রথম কাজ করে সম্পদ বৃদ্ধিতে। পোখরাজ পাথর ব্যবহারে আয়ের পথের বিস্তার ঘটে এবং ব্যবসায় প্রসার হয়। ফলে নতুন নতুন সুযোগের সাথে সাথে উন্নতি আসতে থাকে।

পোখরাজ পাথর বুদ্ধিমত্তার পরিচয় বহন করে। ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় প্রখর করে তোলে পোখরাজ পাথর ফলে মনের উপর কম প্রভাব ফেলেই কঠিন পরিস্থিতিতে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে।

জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে পোখরাজ পাথর ব্যবহারে (benefits of Pokhraz Stone) ঈশ্বরের আশীর্বাদ পাওয়া যায়। কোঠর পরিশ্রমের সাথে সৌভাগ্য জুড়ে গেলে সফলতা কেও আটকাতে পারেনা।

পোখরাজ পাথর সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং বিবাহিত জীবন শান্তির করে তোলে।

যে সকল বিবাহ যোগ্য ছেলে মেয়েদের বিবাহ হতে বিলম্ব হচ্ছে অথবা অনেক চেষ্টা করেও বিবাহ হয়ে উঠছে না, আল্লাহ্‌র ইচ্ছায় তাদের জন্য খুব খুব উপকার বয়ে আনতে পারে পোখরাজ পাথর ব্যবহার।

বিবাহিত জীবনে যাদের এক অপরের সাথে আস্থা ভালোবাসার অভাব থাকে, যাদের বিবাহিত জীবনে সুখ অনুপস্থিত তাদের জন্য অনেক উপকার বয়ে আনতে পারে পোখরাজ পাথর ব্যবহার।

ব্যবসায় এবং চাকুরী জীবনে যাদের প্রতিযোগিতার ফলে গোপন শত্রুর জন্ম নেয় তাদের জন্য পোখরাজ পাথর উপকারী।

পোখরাজ পাথর ব্যবহারে ব্যবহারকারীর আত্মতৃপ্তি ও মনের শান্তি বৃদ্ধি পায়। কথিত আছে এ পাথর ব্যবহার করলে সুখ বৃদ্ধি পায়।

শয়তান এবং যে কোন খারাপ কিছু থেকে মুক্ত থাকতে পোখরাজ পাথর সাহায্য করে। দুশ্চিন্তা দূর করতে সাহায্য করে এবং অতিত থেকে বয়ে বেড়ান দুঃখবোধ কমায়।

মনোযোগ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে, পোখরাজ ব্যবহারকারী শিক্ষা ক্ষেত্রে আরও চৌকশ হয়ে ওঠে।

পোখরাজ ব্যবহারে রাগ নিয়ন্ত্রণ সহজ হয় এবং ব্যবহারকারী আগের থেকে অনেক বেশী মিশুক হতে পারে।

পোখরাজ পাথর ব্যবহারে লিভারের সমস্যা, স্মৃত কমে যাওয়া, অনিদ্রা, এজমা, আরথাইটিজ, এবং কিডনির পাথরের সমস্যায় উপকার পাওয়া যায়

আপনি যখন রত্নপাথর পোখরাজ পাথর (Yellow Sapphire Stone / Ratno Pathor Pokhraz Stone) সহ অন্য কোন প্রকারের রত্ন পাথর কেনার চিন্তা করবেন তখন মনে রাখা ভালো যে পাথরের কোন নির্দিষ্ট কোয়ালিটির হিসেব নেই। খনি থেকে পাওয়া বর্তমান মজুদ পাথরের মধ্যে থেকেই ভালো খারাপ কোয়ালিটির হিসেব করা হয়। তাই রত্ন পাথরের ক্ষেত্রে কেওই ঘোষণা দিতে পারবেনা এটাই সব থেকে ভালো বা খারাপ পাথর। তারপরেও সাধারনত আপনি১ ৮০০ টাকা থেকে সর্বচ্চ ১৫০০০ টাকা মূল্যে প্রতি ক্যারেট পোখরাজ পাথর পাবেন আমাদের কাছে। আকিক পাথর ছাড়া বাকি সব পাথর ক্যারেট হিসেবে বিক্রি হয়ে থাকে।

পোখরাজ পাথরকে পুস্পরাগণিও বলা হয়। পোখরাজ – এর বৈজ্ঞানিক নাম টোপাজ । এর রাসায়নিক সংকেত Al2(SiO4)F4OH)2 নীলা ও পোখরাজ উভয়ই স্যাফায়ার জাতের রত্ন । কিন্তু রাসায়নিক গঠনে তাদের মধ্যে তফাৎ আছে । পোখরাজ পাথরকে ইংরেজীতে Yellow Sapphire বলা হয় ।হলুদ আভাযুক্ত, উজ্জ্বল এক ধরণের রত্নকে ‘টোপাজ’ বলে। এটি দেখতে যদিও পোখরাজের মতো, আসলে তা নয় । পোখরাজের তুলনায় এর আপেক্ষিক গুরুত্ব কম এবং ওজন হাল্কা । কিন্তূ প্রকৃত পোখরাজ বেশী ভারী । অনেক ভেজাল বা নকল পোখরাজ বাজারে চালু আছে । অসাধু ব্যবসায়ীরা পাথরের উপর রঙ করে সেগুলিকে আসল রত্ন পাথর বলে চালিয়ে দেয় । এমন অসংখ্য ভেজাল পোখরাজ হচ্ছে - দস্তার খনি থেকে পাওয়া ব্লেন্ডী টাইটানিয়াম ও সিলিকন দিয়ে তৈরী টিটানাইট স্ফেনী, ভ্যানবুরাইট, স্কেপোলাইট, টার্মালিন, কেমিটেরাইট ইত্যাদি।একশ বছর আগেও যে কোন উজ্জ্বল হলুদ পাথরকেই ধরা হতো পোখরাজ বা yellow Sapphire বলে। কিন্তু আসল পোখরাজ হচ্ছে অ্যালুমিনিয়ামের জটিল ফ্লুয়োসিলিকেট । একমাত্র এই পাথরেই দুর্লভ ফ্লোরিন গ্যাসের অণু আটকে আছে । পোখরাজের একটা গুণ হচ্ছে যে এটার ওপর হাত বোলালেই একটা পিচ্ছিল অনুভূতি আসে, যা অন্য পাথরে হাজার পালিশ করলেও আসে না । তাছাড়া, এর ভেতরে কিছু বৈদ্যুতিক গুণও বেশী পরিমাণে আছে। যেমন, পোখরাজ একটু ঘষলেই ছোট কাগজের টুকরো আকর্ষণ করে । তাছাড়া একে গরম করে আস্তে আস্তে ঠান্ডা করলে এর ভিতর দিয়ে বৈদ্যুতিক প্রবাহ উৎপন্ন হয় ।পোখরাজ পাথরের চারিত্রিক বৈশিষ্ট মসৃণ, উজ্জ্বলতা, শীতল স্পর্শী । বর্ণের দিক থেকে হলুদাভ, গোলাপী পোখরাজ কষ্টি পাথরে ঘষলে উজ্জ্বলতা কমে না ।উপাদান (Chemical Composition) : Fluor Containing Aluminium silicateকাঠিন্যতা (Hardness) : ৯
আপেক্ষিক গুরুত্ব (Specific Gravity) : ৩.৯৬ - ৪.০৫প্রতিসরণাংক (Refractive Index) : ১.৭৫৭ – ১.৭৭৯বিচ্ছুরণ (Dispersion) : ০.১১৪প্রাপ্তিস্থান : এই রত্ন- পাথরটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাওয়া যায়। যেমন-ইয়ামেন পর্বত, ব্রাজিল, যুক্তরাষ্ট্র, স্কটল্যান্ড, আয়ারর্ল্যান্ড, শ্রীলংকা, জাপান, দক্ষিন আফ্রিকা, বার্মা (মায়ানমার), সাইবেরিয়া প্রভৃতি স্থানে পাওয়া যায়।উপকারিতা : জ্যোতিষশাস্ত্রে ও হস্তরেখা বিজ্ঞানে পোখরাজ বৃহস্পতি গ্রহের রত্ন ।বৃহস্পতি গ্রহের বিভিন্ন প্রকার অশুভত্ব দূরীকরণার্থে ধারণ করা হয় । এ রত্ন হাঁপানী রোগ, কফ, রক্তদোষ, অনিদ্রা, সম্মান, ন্যায়পরায়ণতা, খ্যাতি-উন্নতিতে ফলদায়ক । এটি ব্যবহারে কাজে দক্ষতা বাড়ে এবং সাহসের যোগান দেয় । আয়ূর্বেদ মতে অম্লরস, বায়ুদোষ, পান্ডু বা জন্ডিস রোগে পোখরাজ অত্যন্ত ফলপ্রদ। গ্রীকদের কাছে পোখরাজ রত্ন শক্তির উৎস। পোখরাজ রত্নের ব্যবহার ছিল ব্যাপকভাবে । তাঁরা এই রত্ন-পাথরের সোনালী আভাকে তাঁদের ঈশ্বরের প্রতীক মনে করতেন ।সঠিক রাসায়নিক বিশ্লেষণ, শুভ তিথীযুক্ত দিন ব্যতীত এবং বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন না করে যে কোন রত্ন পাথর ধারণ করা অনুচিত। এতে করে শুভ ফল পাবেন না । শোধন প্রক্রিয়া সময় সাপেক্ষ সাধারণ নিয়মে দুধ, মধু, গোলাপজল, জাফরান , আতর, জম জম কূপের জল, নদীর জল কিংবা গঙ্গা জলইত্যাদি দ্রব্য / গ্ৰহ অনযায়ী ফুল ,ফল,মালা যন্ত্রম ও মৃগনাভী দ্ধারা শোধন করা হয়।কখনও ইশ্বেরর চরনে ঠেকিয়েকরা হয় না বা করার বিধান শাস্ত্রে নেই ।

আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রয়কৃত রত্ন পাথর আমরা বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করে দিয়ে থাকি বিনিময়ে ২৫১ টাকা গ্রহণ করি । আমাদের, বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করা রত্ন পাথর ধারণ করার পর দ্রুত ফল প্রদান করতে সক্ষম।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180502130030

পান্না (EMARALD)

Certificate

সুপ্রভাত
পান্না

পান্না মধ্যম থেকে গাঢ় সবুজ রঙের সুন্দর রত্ন পাথর। ষড়ভূজাকৃতির কেলাস আকারে এটি পাওয়া যায়। বেশির ভাগ পান্নাই ঘোলাটে বর্ণের এবং খুঁতযুক্ত। নিখুঁত ও সুন্দর পান্না খুবই দামি রত্ন। একই ধরনের খনিজ পাথরের সাথে পান্নার পার্থক্য হলো শুধু পান্নাই অভ্র শিলাস্তরে বা চুনাপাথরে পাওয়া যায়। সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় কলম্বিয়ার মুজো এবং এল সিভর খনিতে। উরাল পর্বতমালার টকোভোয়া-তে আভ্রখনিতেও পাওয়া যায়। অবশ্য সেখানে তা বেরিলিয়ামের আকরিক ক্রিসোবেরিল ও ফেনাকাইটের সঙ্গে মিশ্রিত অবস্থায় থাকে। এছাড়াও অস্ট্রিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারতের কালিগুমানে পান্না পাওয়া যায়।

রাসায়নিক গঠনসম্পাদনা

বেরিল (বেরিলিয়াম অ্যালুমিনোসিলিকেট) এর স্ফটিকের মধ্যে অতি অল্প মাত্রায় ক্রোমিয়াম বা লোহারখাদ থাকলে সবুজ রঙের কেলাস গঠিত হয়।

পান্না পাথরের উপকারিতা

জন্ম তারিখ অনুযায়ী যাদের বৃষ রাশি (২১ এপ্রিল থেকে ২১ মে), মিথুন রাশি (২২ মে থেকে ২১ জুন), কন্যা রাশি (২৪ আস্ট থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর) ও তুলা রাশি (২৪ সেপ্টেম্বর অক্টোবর) তাদের জন্য পান্না পাথর ব্যবহার করা উপকারী। সাধারনত যাদের রাশিচক্রে বুধ নামক গ্রহের খারাপ প্রভাব রয়েছে তাদের কে Emerald Stone (পান্না পাথর) ব্যবহার করতে বলা হয়। পান্না পাথর সাধারণত মাস্তিস্ক সংক্রান্ত বিষয় গুলোতে প্রভাব বিস্তার করে থাকে। বিশেষ করে যে সকল মানুষ ভাল চাকুরি করে অথবা ব্যবসায়ের সাথে জড়িত, অথবা যাদের সিদ্ধান্ত গ্রহন সংক্রান্ত কাজ করতে হয় তাদের পান্না পাথর ব্যবহার করতে বলা হয়ে থাকে। জ্যোতিষী বা জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে পান্না পাথর ব্যবহারের উপকারিতা নিম্ন রূপ (Benefits of panna Stone / Benefits of Emerald Stone):

বুধ গ্রহ যে বিষয় গুলোতে প্রভাব বিস্তার করে থাকে তা হল, ব্যবসায়, যোগাযোগ, প্রেম-ভালবাসা, একজনের সাথে অন্য জনের সম্পর্ক, ইচ্ছা শক্তি, কোন কিছু শেখার ইচ্ছা, আত্ম শক্তি।

যখন বুধ গ্রহ কারো রাশি চক্রে ভালো ভাবে অবস্থান করে তখন মানুষের উন্নতি খুব দ্রুত হতে থাকে। কিন্তু যদি বুধ গ্রহ রাশিচক্রে খারাপ ভাবে অবস্থা করে তাহলে ঠিক এর উল্টো হতে পারে। তাই যাদের বুধ গ্রহের খারাপ অবস্থানের জন্য খারাপ সময় যাচ্ছে তাদের জন্য পান্না পাথর ব্যবহার খুব খুব উপকারী হতে পারে।

পান্না পাথর মানুষের মনোযোগ বৃদ্ধি, স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি, কোন কিছু অর্জনের ইচ্ছা শক্তিকে বৃদ্ধি এবং বিচার বুদ্ধি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পার

পান্না পাথর ধারনে সন্তান, স্বামী-স্ত্রীর সাথে সুসম্পর্ক বজায় থাকে এবং উচ্চ শিক্ষায় আগ্রহ বৃদ্ধি পেতে পারে।

যে কোন ব্যবসায়িক কাজে পান্না পাথর ব্যবহারে মুনাফা বৃদ্ধি এবং সফলতা আসার সম্ভাবনা অনেক বেশী হতে পারে।

যদি দুজন মানুষ একে অপরের সাথে ভালোবাসার সম্পর্কে আবদ্ধ হয় এবং তারা যদি পান্না পাথর ব্যবহার করে তাহলে তাদের সুখ এবং ভালবাসা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে।

যদি কোন গর্ভবতী মা তার হাতে পান্না পাথর ব্যবহার করেন তাহলে তার নিরাপদ এবং স্বাভাবিক সন্তান জন্ম হবার সম্ভাবনা থাকে।

যে কোন মানুষিক সমস্যায় পান্না পাথর খুব উপকারী। এছাড়া চর্ম রোগ, কোষ্ঠ কাঠিন্য এবং যে কোন প্রকারের বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের জন্য পান্না পাথর ব্যবহার করা উপকারী।

ইসলাম ধর্ম মতে পান্না পাথরের উপকারিতাঃ “Tradition of Ahl al Bait” পান্না পাথর সম্পর্কে উল্লেখ করেছে—“পান্না পাথর ব্যবহারে দারিদ্রতা দূর হয় এবং আর্থিক দিকে উন্নতি সাধিত হয় এবং যে পান্না পাথরের আংটি ব্যবহার করবে সে আর্থিক দুর্দশা থেকে মুক্ত থাকবে যদি মহান আলাহতালা ইচ্ছা করেন”।

পান্না পাথর ধারনে সাপ, বিচ্ছু সহ অন্য সকল বিষধর প্রানি দূরে থাকে। (সুত্রঃ Marifat al Jawahir, Syedi Ibrahim Saify)

পান্না পাথর ব্যবহারকারী যদি কোন প্রকারের বিষাক্ত খাদ্য গ্রহন করে ফেলে তাহলে অবিলম্বে তার মুখে ঘাম দেখা দিবে।

পান্না পাথর ব্যবহারে শত্রুদের পরাজিত করতে সাহায্য করে।

পান্না পাথর ধারনে দুশ্চিন্তা দূর হয় এবং এটি কুষ্ঠ রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে।

“Marifat al Jawahir” হতে বর্ণীত যে, পান্না পাথরের সবুজের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলে চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পায়।

পান্না পাথর ধারনে মাথা ঠাণ্ডা থাকে যাতে করে দন্দ-বিরোধ কমে আসে।

যদি স্বামী-স্ত্রী একে অপরের ব্যবহার করা পান্না পাথরের আংটি অদল-বদল করে ব্যবহার করে তাহলে তাদের পারস্পরিক আকর্ষণ বৃদ্ধি পায়।

পান্না পাথর মৃগী রোগে উপকারী, এমনকি সন্তান প্রসবের সময় পান্না পাথর ধারন সন্তান প্রসব সহজ করে।

আপনি যখন রত্নপাথর পান্না পাথর (Gemstone Emerald) সহ অন্য কোন প্রকারের রত্ন পাথর কেনার চিন্তা করবেন তখন মনে রাখা ভালো যে পাথরের কোন নির্দিষ্ট কোয়ালিটির হিসেব নেই। খনি থেকে পাওয়া বর্তমান মজুদ পাথরের মধ্যে থেকেই ভালো খারাপ কোয়ালিটির হিসেব করা হয়। তাই রত্ন পাথরের ক্ষেত্রে কেওই ঘোষণা দিতে পারবেনা এটাই সব থেকে ভালো বা খারাপ পাথর। তারপরেও সাধারনত আপনি 5৫০ টাকা থেকে সর্বচ্চ ১৫০০০ টাকা মূল্যে প্রতি ক্যারেট ব্রাজিল পান্না (Brazil Emerald), কলম্বিয়ান পান্না (Colombian Emerald) পাথর পাবেন আমাদের কাছে। আকিক পাথর ছাড়া বাকি সব পাথর ক্যারেট হিসেবে বিক্রি হয়ে থাকে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180501082524

চুনী (RUBY)

Certificate

চুনী

এটি একটি রত্ন বিশেষ। এর প্রকৃতনাম সূর্যকান্তমণি। সংস্কৃততে বলা হয় পদ্মরাগ, ফারসি ও আরবীতে এটিকে বলা হয়–  এয়াকুত বা ইয়াকুত। 

এটি বিভিন্ন বর্ণের হয়ে থাকে। প্রকৃষ্ঠ চুনির রঙ টকটকে লাল। এছাড়া বাদামী লাল, চকোলেট লাল, কমলা ইত্যাদি বর্ণের চুনি পাওয়া যায়। প্রকৃষ্ঠ চুনি কষ্ঠি পাথরে ঘসলে ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না। এটির উপর সূর্যের আলো প্রতিফলিত হয় এবং প্রতিফলিত আলো তীব্রতর হয়ে শুকনো কাগজ বা ঘাসকে জ্বালিয়ে দিতে সক্ষম। এটি সূর্যের ছোটো তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের নীল আলোকে শুষে নিয়ে তাকে বড় তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের লাল আলোতে রূপান্তরিত করে।

চুনি কারানডাম গ্রুপ-এর শ্রষ্ঠ রত্ন। অনেকে একে রত্নরাজ বলে থাকেন। এর রাসায়নিক নাম এ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড। এবং রাসায়নিক সংকেত Al203। এরকাঠিন্য ৯, আপেক্ষিক গুরুত্ব ৩.৯৭-৪.০৫, প্রতিসরাঙ্ক, ১.৭৬৬-১.৭৭৪, বিচ্ছুরণ ০.০১৮। 

এই রত্নটি কানাডা, দক্ষিণ আফ্রিকা, থাইল্যাণ্ড, নরওয়ে, মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা, সুইজারল্যাণ্ড পাওয়া যায়।

জ্যোতিষশাস্ত্রের মতে- চুনি সিংহ রাশি ও রবি গ্রহের রত্ন। হস্তরেখায় রবি গ্রহের অশুভ প্রভাব থেকে অর্থ, যশ বৃদ্ধি, সৌন্দর্য ও গৌরব বৃদ্ধির সহায়ক। কথিত আছে- চুনিকে কিছুক্ষণ মদে চুবিয়ে রাখলে, এর মাদক গুণ নষ্ট হয়ে যায়। শরীরের কোথাও থকে রক্তপাত হলে- চুনির গুঁড়া লাগালে তা বন্ধ হয়ে যায়।

কয়েকটি বিখ্যাত চুনি : 
ক. খিরাজ-ই-আলম : এটির ওজন ৩৬১ ক্যারেট। ভারত থকে তৈমুর লঙ এই রত্নটি লুট করে নিয়েছিল। বিভিন্ন হাত ঘুরে নাদির শাহের হাতে পড়ে।

খ. ব্লাক প্রিন্স চুনি : ১৩৬৭ খ্রিস্টাব্দে ক্যাস্তেলের রাজা দম পেড্রো যখন গ্রেনেডার রাজার সম্পত্তি হস্তগত করেন, তখন এই রত্নটি লুটের মালের মধ্যে ছিল। এটি একটি এবড়ো থেবড়ো রত্ন, মাঝখানে একটি ছিদ্র আছে। ধারণা করা হয়, এটি এক সময় গলায় ঝুলিয়ে পড়া হতো।

ব্যাবহারের আঙ্গুল: চুনী রত্ন বা পাথর হাতের অনামিকা আঙ্গুলে ব্যাবহার করতে হয়।

ওজন: চুনী ৬, ৭ অথবা ৮ ক্যারেট ব্যাবহার করতে হয়।

ব্যাবহারের বস্তু: চুনী সোনা বা তামার সাথে ব্যাবহার করতে হয়
দাম(:১)১৫৫০-২০০০ টাকা /রতি
(২)২৫০০-৫৫০০ টাকা/রতি
(৩) ৬০০০-১০০০০টাকা/রতি


ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224 
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Share: https://apnc.co.in/graha-ratna.php?sl=20180430180814