• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Friday, April 6th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

শুক্র গ্ৰহ

শুক্র গ্ৰহ

শুক্র গ্ৰহ .
.
শুক্র গ্রহ (Venus) সূর্য থেকে দূরত্বের দিক দিয়ে সৌরজগতের দ্বিতীয় গ্রহ। এই পার্থিব গ্রহটিকে অনেক সময় পৃথিবীর "বোন গ্রহ" বলে আখ্যায়িত করা হয়, কারণ পৃথিবী এবং শুক্রের মধ্যে গাঠনিক উপাদান এবং আচার-আচরণে বড় রকমের মিল রয়েছে। শুক্র গ্রহের বাংলা নাম এসেছে অসুরদের গুরু ও রক্ষক শুক্রাচার্য থেকে, এবং শুক্রাচার্য এর দিন হিসেবে এসেছে শুক্রবার। চাঁদ ছাড়া শুক্র গ্রহই একমাত্র জ্যোতিষ্ক যা পৃথিবীর আকাশ থেকে রাত এবং দিন উভয় সময়েই দেখা যায়। শুক্রগ্রহ 224.7 দিনে সূর্যকে একবার প্রদিক্ষন করে। সন্ধ্যার পশ্চিম আকাশে এবং ভোরের পূর্ব আকাশে আমরা শুক্রগ্রহকে তারার মতো দেখি। কিন্তু এটি একটি গ্রহ।
শুক্র গ্রহ বা ভেনাস (Venus) সৌরজগতের দ্বিতীয় গ্রহ। কারণ সূর্য থেকে দূরত্বের দিক থেকে হিসেব করলে সূর্যের একেবারে কাছের গ্রহ হচ্ছে বুধ গ্রহ, আর এর পরই শুক্র গ্রহের অবস্থান। বুধ আর পৃথিবীর মতই এই গ্রহটিও কঠিন পদার্থদিয়ে তৈরি বলে একে পার্থিব গ্রহ বলা হয়।পৃথিবী এবং শুক্রের মধ্যে গাঠনিক উপাদান, আকার-আকৃতি, মুক্তি বেগ এবংঅন্যান্য মহাযাগতিক আচার আচরণে অনেক মিল রয়েছে বলে শুক্রকে পৃথিবীর বোন গ্রহ বা “sister planet” বলে। এটি এমন একটি গ্রহ যাকে দুটি ভিন্ন ভিন্ন তাঁরা নামে ডাকা হয়। ভোর রাতের আকাশে শুকতাঁরা আর সন্ধ্যার আকাশের
সন্ধ্যাতাঁরা একই বস্তু, যা সত্যিকার অর্থে একটি গ্রহ, আর এই গ্রহটিই হচ্ছে শুক্রগ্রহ। শুক্র গ্রহের লাতিন নামকরণ করা হয়েছে রোমান প্রেমের দেবী ‘ভেনাস’ র নামানুসারে। পৌরাণিক কাহিনীতে ভেনাস (শুক্র) ভালকানের স্ত্রী। আমরা জানি সব গ্রহের কক্ষপথ উপবৃত্তাকার, কিন্তু শুক্রের কক্ষপথ উপবৃত্তাকার না হয়ে প্রায় গোলাকার। তাই এর উৎকেন্দ্রিকতা শতকরা এক ভাগেরও কম।আগেই বলেছি শুক্র হচ্ছে দূরত্বের দিক থেকে সূর্যের দ্বিতীয় গ্রহ,তাই বুধ গ্রহেরই মতো এই গ্রহটিকেও শুধুমাত্র সূর্যোদয়ের কয়েক ঘণ্টা আগে এবং সূর্যাস্তের কয়েক ঘণ্টা পরে দেখা যায়। আরো পরিস্কার ভাবে বললে- সূর্য থেকে শুক্রের দূরত্ব কখনোই ৪৭ ডিগ্রীর বেশী হয় না, ফলে সূর্যদয়ের পূর্বে বা সূর্যাস্তের পরে তিন ঘন্টার সামান্য বেশী সময় ধরে একে পৃথিবী থেকে দেখতে পাওয়া যায়।অবশ্য যখন শুক্র তার উজ্জ্বলতম অবস্থায় থাকে তখন দিনের বেলায়ও একেদেখা যায়।চাঁদ ছাড়া শুক্র গ্রহই একমাত্র জ্যোতিষ্ক যা পৃথিবীর আকাশ থেকে রাত এবং দিন উভয় সময়েই দেখা যায়। আর সূর্য ও চাঁদের পরে শুক্রই হচ্ছে তৃতীয় উজ্জ্বলতম জ্যোতিষ্ক পৃথিবীর আকাশে। আরো জোনে রাখুন পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটতম গ্রহ হচ্ছে এই শুক্র গ্রহ।
সূর্যের উপর দিয়ে কোন গ্রহের অতিক্রম করার বিষয়টি একটি দুর্লভ মহাজাগতিক ঘটনা। সৌরজগতের সকল গ্রহই সূর্যের উপর দিয়ে অতিক্রম করলেও পৃথিবী থেকে শুধুমাত্র বুধ এবং শুক্র গ্রহের ক্ষেত্রেই এটি দেখা যায়। শুক্র গ্রহের এই ধরনের পরিক্রমনকে জ্যোতির্বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় ‘ট্রানজিট অব ভেনাস’। এক্ষেত্রে পৃথিবী ও সূর্যের মধ্যে একই সরলরেখায় শুক্র গ্রহ চলে আসে এবং সূর্যের উপরে শুক্রের চলমান ছায়া পৃথিবী থেকে দৃশ্যমান হয়। এই ব্যাপারটি অনেকটা সূর্যগ্রহণের মতই, শুধু চাঁদের পরিবর্তে শুক্র গ্রহ অবস্থান করে। এখানে লক্ষ্যণীয় যে, পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব চাঁদের দূরত্বের চেয়ে ৪০০ গুণ বেশি। তাছাড়া সূর্যের ব্যাসও চাঁদের ব্যাসের তুলনায় ৪০০ গুণ বড়। তাই পৃথিবী থেকে দেখলে চাঁদ ও সূর্যের আয়তন হুবহু একই রকম মনে হয়। একারণে সূর্যগ্রহণের সময় চাঁদ সূর্যের উজ্জলতম অংশকে পরিপূর্ণ বা আংশিকভাবে ঢেকে ফেলতে পারে। কিন’ শুক্রের চলন বা ট্রানজিটের সময়ে তার অবস্থানগত কারণে সূর্যকে আড়াল করতে পারে না। ফলে সূর্যের উপর দিয়ে অতিক্রমের সময় সূর্যের উজ্জ্বল চাকতির উপর শুক্রকে একটি কালো বিন্দুর মত মনে হয়।
বুধ ও শুক্র গ্রহের কক্ষপথ পৃথিবীর কক্ষপথের উপর হেলানো রয়েছে বলেই পৃথিবী থেকে আমাদের সৌরজগতের এই দুটি গ্রহের ট্রানজিট দেখা সম্ভব। শুক্রের ক্ষেত্রে গড়ে প্রতি ১.২৫ শতকে দুটি ট্রানজিট ঘটে থাকে। দেখা গেছে শুক্রের কক্ষপথ পৃথিবীর কক্ষতলকে জুন এবং ডিসেম্বর মাসের শুরুর দিকে অতিক্রম করে। ফলে এই সময়ের দিকে শুক্র গ্রহ যদি সূর্য ও পৃথিবীর মাঝখানে অবস্থান করে তবেই এই ধরনের ট্রানজিট ঘটা সম্ভব।
শুক্র গ্রহের ক্ষেত্রে এই পরিক্রমন ঘটে থাকে প্রতি একশ বছরে আট বছরের ব্যবধানে একটি জোড়া হিসেবে। অর্থাৎ কোন শতকে শুক্রের প্রথম ট্রানজিটটি ঘটার ঠিক ৮ বছর পরে দ্বিতীয় ট্রানজিটটি ঘটে থাকে। এর কারণ হলো শুক্রের (২২৪.৭০১ দিন) এবং পৃথিবীর (৩৬৫.২৫৬ দিন) কক্ষপথ পরিভ্রমন কালে প্রতি ৮ বছর পর পর পরস্পরের রেজোন্যান্স ঘটে। অন্যভাবে বলা যায়, এই সময়ে পৃথিবী সূর্যকে আটবার প্রদক্ষিণ করে আর শুক্র তেরোবার সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে। ফলে সূর্যের সাপেক্ষে পৃথিবী ও শুক্র এই ৮ বছর পর পর একই সরলরেখায় আসে।
-
শুক্র - কাম-সম্বন্ধীয় কার্য, জাগতিক সুখ, বিভিন্ন শাস্ত্র, আমোদ-প্রমোদ, সৌখিন ও বিলাস দ্রব্য, সৌন্দর্য, মাধুর্য, মুখমণ্ডল, মোহ, শিল্প, সঙ্গীত, শয়নসুখ, দৃষ্টিশক্তি, যৌন আকর্ষণ, যৌনরোগ, অম্ল রস ইত্যাদি।
অপর নাম - কবি, সিত, ভার্গব, উশনা, ভৃগু, দৈত্যগুরু প্রভৃতি।
শুক্রের মিত্র - বুধ, শনি;
সম - মঙ্গল, বৃহস্পতি;
শত্রু - রবি, চন্দ্র।
শুক্র স্ত্রীসংজ্ঞক গ্রহ (feminine planets);
-
বিভিন্ন লগ্নে শুক্র গ্রহের প্রভাব
=================
সবকটি লগ্নের ক্ষেত্রে বিভিন্ন অধিপতি গ্রহ শুভ না অশুভ সেটা নিয়ে আলোচনা করতে হলে প্রথমেই বলা দরকার যে, এটা থেকে অত্যন্ত সাধারণভাবে একটা ফলাফলের আভাস পাওয়া যাবে মাত্র। একটি গ্রহ কোন লগ্নে কোন ভাবের অধিপতি শুধু তার উপরই ফল নির্ভর করে না। গ্রহটির অবস্থান কি, কি গ্রহের দ্বারা দৃষ্ট, গ্রহটির বল কি রকম ইত্যাদি বিশ্লেষণ করে সামগ্রিক ভাবে ফল বিচার করতে হবে।
১। মেষ লগ্ন
এই লগ্নের শুক্র দ্বিতীয় ও সপ্তম পতি। দুটিই মারকস্থান। আবার শুক্র নৈসর্গিক শুভ গ্রহ হয়ে সপ্তম কেন্দ্রের অধিপতি হওয়ায় অশুভ। অতএব শুক্র সম্পূর্ণই অশুভ ফলদায়ক। তবে সব সময় তত্ব অনুযায়ী ফল হয় না। এটা দেখা গেছে, যদি শুক্র অত্যন্ত বলশালী হয় ও অন্যান্য অশুভ সম্পর্ক থেকে মুক্ত থাকে, তবে শুক্রের দশা জাগতিক সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের পক্ষে শুভই হয়। কিন্তু দুর্বল হলে, চক্ষুরোগ বা শারীরিক সমস্যা হতে পারে। অনেক জ্যোতিষী বলেন, শুক্র মারক হলেও মেষ লগ্নের জাতকের সাধারণতঃ মৃত্যু ডেকে আনে না। সেটা অনেক সময়েই করে শনি।
২। বৃষ লগ্ন
শুক্র লগ্নপতি হিসাবে শুভ হলেও যেহেতু মূলত্রিকোণ তুলা রাশিতে অর্থাৎ ষষ্ঠে পড়েছে তাই শুক্র এই লগ্নের পক্ষে লগ্ন পতি হওয়া সত্বেও সমভাবাপন্ন বলা হয়েছে। তবে খুব জোরালো হলে অবশ্যই ভাল ফল দেবে।
৩। মিথুন লগ্ন
এই লগ্নের ক্ষেত্রে শুক্রকেই (দ্বিতীয় ও দ্বাদশ পতি) একমাত্র শুভ গ্রহ হিসাবে ধরা হয়। দ্বাদশ পতি হিসাবে শুক্র 'পরতন্ত্রী'। কাজেই পঞ্চম পতি হিসাবে ফল দেবে। শুক্র শক্তিশালী হলে পরীক্ষায় সাফল্য, সন্তানের শুভ ইত্যাদি ঘটতে পারে। তবে শুক্র অশুভ গ্রহ দ্বারা প্রভাবিত হলে মহিলা সংক্রান্ত ব্যাপারে জড়িয়ে পড়া অসম্ভব নয়।
৪। কর্কট লগ্ন
শুক্র চতুর্থ ও একাদশ পতি। কেন্দ্রাধিপত্য দোষ এবং একাদশের অধিপতি হওয়ায় দু দিক থেকেই অশুভ। তবে এটা দেখা গেছে শুক্র শক্তিশালী হলে অর্থভাগ্য খারাপ হয় না। যান বাহনেরও মালিক হতে পারে। তবে দুর্বল শুক্র শরীর এবং অর্থ দুই এর পক্ষেই খারাপ।
৫। সিংহ লগ্ন
শুক্র তৃতীয় ও দশম পতি। দশম পতি শুভ গ্রহ হওয়ায় পরাশরের মতে কেন্দ্রাধিপত্য দোষ থাকবে। এখানে শুক্র শুভ গ্রহ নয়। অবস্থান খারাপ হলে বা শুক্র দুর্বল হলে শুক্রের দশায় ভাল ফল কিছু আশা না করাই ভাল।
৬। কন্যা লগ্ন
শুক্র দ্বিতীয় ও নবম পতি। দ্বিতীয় 'পরতন্ত্রী' হওয়ায় মুলতঃ শুক্র এখানে নবম স্থানের ফলই দেবে। অতএব শক্তিশালী হলে শুভ। অশুভ শুক্র অর্থক্ষয় ও ভাগ্য বিপর্যয়ের কারণ হতে পারে।
৭। তুলা লগ্ন
শুক্র লগ্নপতি ও অষ্টম পতি। লগ্নপতি হওয়ায় অবশই শুভ। তবে শুক্র যদি দ্বাদশে অর্থাত্ কন্যা রাশিতে নীচস্থ হয়ে অবস্থান করে তবে কতটা ভাল হবে সন্দেহ।
৮। বৃশ্চিক লগ্ন
শুক্র সপ্তম ও দ্বাদশ পতি। কেন্দ্রপতি হেয়ে নৈসর্গিক শুভ গ্রহ হওয়ায় ভাল ফল দেবার কথা নয়। তবে দ্বিতীয় ও সপ্তম দুই ঘর থেকেই পরিবার, বিবাহ, স্ত্রী (বা স্বামী) ইত্যাদি বোঝায়। শুক্রের বল থাকলে এবং অবস্থানগত ভাবে শুভ হলে উক্ত বিষয়ে শুভ ফল দিতে পারে; কিন্তু পাপগ্রহ যুক্ত হলে অবৈধ সংসর্গ ঘটাতে পারে।
৯। ধনু লগ্ন
শুক্র ষষ্ঠ ও একাদশ পতি। অশুভ গ্রহের সঙ্গে সংযুক্ত হলে শরীরের সমস্যা তৈরী করতে পারে। তবে শুক্র বলশালী হলে আয়বৃদ্ধি হতে পারে এবং কর্মক্ষেত্রে উন্নতিও হতে পারে।
১০। মকর লগ্ন
শুক্র কোণ ও কেন্দ্রপতি (৫ম ও ১০ম পতি) হওয়ায় রাজযোগকারী গ্রহ। তবে ভাল ফল দিতে হলে শুক্রকে অবশ্যই জোরাল হতে হবে।
১১। কুম্ভ লগ্ন
শুক্র এই লগ্নে চতুর্থ ও নবম পতি হওয়ায় একাই রাজযোগকারী। শুক্র বলশালী হলে শুক্রের দশায় জাতকের গৃহসুখ, বাহন লাভ, বন্ধু ও আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ এবং নানা ভাবে ভাগ্যোন্নতি হতে পারে।
১২। মীন লগ্ন
শুক্র তৃতীয় ও অষ্টম পতি। যেহেতু তৃতীয় ও অষ্টম স্থান থেকে আয়ু বিচার হয়, অতএব শুক্র শক্তিশালী হলে ও অশুভ গ্রহের সংস্পর্শে না এলে পরমায়ু বৃদ্ধি পাবে।
-
শুক্রের মহা রত্ন হলো হীরা :

বেশিরভাগ মানুষের কাছে হীরা অত্যন্ত জনপ্রিয় পাথর। অশুভ প্রভাব ঠেকাতে এটি অত্যন্ত ফলদায়ক। সামাজিক সম্মান, প্রেমে সাফল্য, প্রেমিকার মন জয়, দাম্পত্য সুখ, আর্থিক স্বচ্ছলতা ও হারানো গৌরব পুনরুদ্ধারের উদ্দেশ্যে হীরা নির্বাচন করা হয়। সাধারণত মেষ রাশির জাতক-জাতিকার জন্য একে সৌভাগ্য পাথর মনে করা হয়।দাম্পত্য কলহ, পারিবারিক অশান্তি, মানসিক অস্থিরতা, আর্থিক টানাপোড়েন, সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন, প্রেমে সাফল্য, প্রেমিকার মন জয়, দাম্পত্য সুখ, আর্থিক স্বচ্ছলতা ও হারানো গৌরব পুনরুদ্ধারের উদ্দেশ্যে হীরা নির্বাচন করা হয়। সাধারণত মেষ রাশির জাতক-জাতিকার জন্য একে সৌভাগ্য পাথর মনে করা হয়।
হীরা বলতে চোখের সামনে যে সাদা ধবধবে উজ্জ্বল বস্তু ভেসে ওঠে শুধু তাকেই বোঝায় না। এছাড়াও অন্য রঙের হীরাও আছে। হীরা আপাতত মানুষের জানা সবচেয়ে কঠিন পদার্থ । শুধুমাত্র কার্বন দিয়েই তৈরি হয় হীরা। একটি হীরা পাথর তৈরি হতে সময় লাগে কয়েক বিলিয়ন বছর ! চিন্তা করা যায়? এতো দীর্ঘসময়ের ফলাফল হিসেবে আমরা অল্প কিছু হীরা পাচ্ছি! সাদা হীরার পাশাপাশি কালো, সবুজ, নীল বাদামী, হলুদ, লাল, গোলাপি, বেগুনী সহ আরো কিছু রঙের হীরা পাওয়া যায় !
কিন্তু জানেন কি... হীরা এতো দামী কেন?
হীরা কেবল সৌখিন বড়লোকদের সাধ ও সাধ্যের মধ্যে আছে, এর পিছনে কাজ করছে এর আকাশচুম্বী দাম ! সামান্য একটু হীরার বাজারদর অনেক হতে পারে। হীরার দুর্মূল্যের পেছনে রয়েছে এর দুষ্প্রাপ্যতা। পৃথিবীতে যেসব দুষ্প্রাপ্য পদার্থ রয়েছে তার মধ্যে হীরা অন্যতম।একটি হীরার দাম কেমন হবে তা নির্ভর করে তার প্রাপ্যতা বা দুষ্প্রাপ্যতার উপর, এর রঙের উপর, এটি কতটা নিখাদ তার উপর আর এর ঔজ্জ্বল্যের উপর। তবে ক্রেতারা অন্য সব কিছু ছাড়িয়ে ঔজ্জ্বল্যকেই সর্বাধিক প্রাধান্য দিয়ে থাকে। আর সবচেয়ে মজার কথা হল হীরার কোন বিকার হয়না, অর্থাৎ হাজার হাজার বছর পরেও হীরার নষ্ট হয়ে যাওয়ার কোনরূপ সম্ভাবনা নেই।
.
হীরা সম্পর্কে কিছু অজানা (জানাও হতে পারে ) তথ্য .....
১. ধারণা করা হয় সর্বপ্রথম হীরা আবিষ্কার হয় ভারতবর্ষে .....
২. শুধুমাত্র হীরা দিয়েই হীরাকে কাটা যায় .......
৩. পৃথিবীর প্রায় ৫০ ভাগ হীরা আফ্রিকাতেই পাওয়া যায় ........
৪. স্বর্ণের ক্ষেত্রে ক্যারেট বিশুদ্ধতার একক হলেও হীরার ক্ষেত্রে ক্যারেট হচ্ছে ভরের একক ......
৫. হীরা কিন্তু খনি থেকে এতো সুন্দর অবস্থায় পাওয়া যায়না। একে কেটে পালিশ করে এমন সুন্দর রূপ দেয়া হয় .....
৬. রঙ্গীন হীরাগুলোর মধ্যে লাল রঙের হীরা সবচেয়ে কম পাওয়া যায়। বাংলায় একে রক্ত হীরকও বলে ......
-
হীরা ভারতবর্ষের মানুষের কাছে কমপক্ষে ৩০০০ - ৬০০০ বছর ধরে পরিচিত। মানুষের জানা সকল প্রাকৃতিক পদার্থ থেকে হীরা অনেক বেশি শক্ত এবং এটি দ্বারা সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা পর্যন্ত কাজ করা যায়। মাটির প্রায় ১৪০ থেকে ১৯০ কি.মি. নিচে পৃথিবীর কেন্দ্র ও পৃথিবীর আবরনে মাঝে প্রচন্ড তাপ ও চাপের কারনে হীরা গঠিত হতে প্রায় ১ থেকে ৩.৩ বিলিয়ন বছর সময় লাগে। সকল হীরাই পৃথিবীতে তৈরী হয়েছে এমন নয়, পৃথিবীতে এমন অনেক হীরা পাওয়া গেছে যেগুলো পৃথিবীর বাহিরে তৈরী। হীরাকে আদর্শ ধরে তৈরি করা (Mohs Scale of mineral hardness) Scale অনুযায়ী হীরার কাঠিন্যতা ১০ এ ১০। পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় ২৬০০০ কে.জি. হীরা উত্তোলিত হয় যার মূল্য প্রায় ৯ বিলিয়ন ডলার।
-
Chem. com. Of Diamond = C
Hardness ......................= 10
Specific Gravity ..............= 3.47 - 3.55
Refractive index .............= 2.417 -2.419
-
রাশিচক্রে বৃষ রাশি ও তুলারাশি হ'ল শুক্র গ্রহ প্রভাবিত......
.
* তুলারাশি --- রাশিচক্রে তুলা রাশির অবস্থান ৭ম। এ রাশির অধিপতি গ্রহ শুক্র। এ রাশির জাতক জাতিকারা সাধারনত রোমান্টিক ধরনের হয়ে থাকে। ফুল ফল পাখি গান এদের প্রিয় হয়। এরা বৈরাগ্য ভালবাসে না। অন্যের মনকে সহজেই বুঝতে পারা এদের স্বভাব।
শুভ রং --- ফিরোজা, আকাশি ও সাদা
শুভ সংখ্যা ---- ৫, ৬, ১৮, ২১, ৩৬, ৪২
শুভরত্ন--- হীরা-পান্না ও সাদা জারকন
.
* বৃষ রাশি --- রাশিচক্রে বৃষ রাশির অবস্থান দ্বিতীয়। এর অধিপতি গ্রহ শুক্র। সংখ্যাতত্বে এ গ্রহের অবস্থান ৬। শুক্র গ্রহের জাতকেরা সাধারনত ভোগ বিলাসী হয়ে থাকে। এরা সারাক্ষণ আনন্দ বিনোদনের মধ্যে থাকতে ভালবাসে।এরা আদর্শবাদী হওয়ায় এদের জীবনে নানা ঘাত প্রতিঘাত আসতে পারে।
শুভ রং: আকাশি, কমলা
শুভ সংখ্যা: ৬, ১৭, ১৯, ২৭, ৩২, ৪৪
পাথর --- হীরা- সাদা স্ফটিক

KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180406