• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Saturday, April 7th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

চন্দ্র (উপগ্ৰহ)

চন্দ্র (উপগ্ৰহ)


চন্দ্র

পৃথিবীর প্রাকৃতিক উপগ্রহ।

চাঁদ পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ এবং সৌর জগতের পঞ্চম বৃহত্তম উপগ্রহ। পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে চাঁদের কেন্দ্রের গড় দূরত্ব হচ্ছে ৩৮৪,৩৯৯ কিলোমিটার ( প্রায় ২৩৮,৮৫৫ মাইল) যা পৃথিবীর ব্যাসের প্রায় ৩০ গুণ। চাঁদের ব্যাস ৩,৪৭৪.২০৬ কিলোমিটার (২,১৫৯ মাইল) যা পৃথিবীর ব্যাসের এক-চতুর্থাংশের চেয়ে সামান্য বেশি। এর অর্থ দাড়াচ্ছে, চাঁদের আয়তন পৃথিবীর আয়তনের ৫০ ভাগের ১ ভাগ। এর পৃষ্ঠে অভিকর্ষ বল পৃথিবী পৃষ্ঠে অভিকর্ষ বলের এক-ষষ্ঠাংশ। পৃথিবী পৃষ্ঠে কারও ওজন যদি ১২০ পাউন্ড হয় তা হলে চাঁদের পৃষ্ঠে তার ওজন হবে মাত্র ২০ পাউন্ড। এটি প্রতি ২৭.৩২১ দিনে পৃথিবীর চারদিকে একটি পূর্ণ আবর্তন সম্পন্ন করে। প্রতি ২৯.৫ দিন পরপর চন্দ্র কলা ফিরে আসে অর্থাৎ একই কার্যক্রিয় আবার ঘটে। পৃথিবী-চাঁদ-সূর্য তন্ত্রের জ্যামিতিতে পর্যায়ক্রমিক পরিবর্তনের কারণেই চন্দ্র কলার এই পর্যানুক্রমিক আবর্তন ঘটে থাকে।

পৃথিবীতে অবস্থানকারী পর্যবেক্ষকের দৃষ্টিতে চাঁদ

বিবরণবিশেষণচন্দ্রীয়কক্ষপথের বৈশিষ্ট্যঅর্ধ-মুখ্য অক্ষ৩৮৪,৩৯৯ কিমি (0.00257 জ্যোএ)উৎকেন্দ্রিকতা০.০৫৪৯গড় কক্ষীয় দ্রুতি১.০২২ কিমি/সে (২২৮৬ মাপ্রঘ)নতিভূ-কক্ষের সাথে ৫.১৪৫°
(পৃথিবীর বিষুবের সাথে ১৮.২৯° এবং ২৮.৫৮° -এর মধ্যে)উদ্বিন্দুর দ্রাঘিমাপশ্চাদপসরমান,
১৮.৬ বছরে একবার আবর্তনযার উপগ্রহপৃথিবীভৌত বৈশিষ্ট্যসমূহগড় ব্যাসার্ধ১,৭৩৭.১০৩ কিমি (পৃথিবীর ০.২৭৩ গুণ)বিষুবীয় ব্যাসার্ধ্য১,৭৩৮.১৪ কিমি (পৃথিবীর ০.২৭৩ গুণ)মেরু ব্যাসার্ধ্য১,৭৩৬.০ কিমি (পৃথিবীর ০.২৭৩ গুণ)পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল৩.৭৯৩×১০৭ কিমি² (পৃথিবীর ০.০৭৪ গুণ)আয়তন২.১৯৫৮×১০১০ কিমি³ (পৃথিবীর ০.০২০ গুণ)ভর৭.৩৪২×১০২২ কেজি (পৃথিবীর ০.০১২৩ গুণ)গড় ঘনত্ব৩,৩৪৩.০ কেজি/মি৩বিষুবীয় পৃষ্ঠের অভিকর্ষ
১.৬২ মি/সে২(০.১৬৫৪ জি)মুক্তি বেগ২.৩৮ কিমি/সে (৫৩২৪ মাপ্রঘ)নাক্ষত্রিক ঘূর্ণনকাল
২৭.৩২১ ৫৮২ দিন (সঙ্কালিক)বিষুবীয় অঞ্চলে ঘূর্ণন বেগ
৪.৬২৭ মি/সে (১০.৩৪৯ মাপ্রঘ)অক্ষীয় ঢালভূ-কক্ষের সাথে ১.৫৪২৪°প্রতিফলন অনুপাত০.১২পৃষ্ঠের তাপমাত্রান্যূনমধ্যকসর্বোচ্চবিষুব১০০ কে২২০ কে৩৯০ কে৮৫°উ৭০ কে১৩০ কে২৩০ কেআপাত মান−১২.৭৪ পর্যন্তকৌণিক ব্যাস২৯′ থেকে ৩৩′বায়ুমণ্ডল

বেরিকেন্দ্র নামে পরিচিত একটি সাধারণ অক্ষের সাপেক্ষে পৃথিবী এবং চন্দ্রের ঘূর্ণনের ফলে যে মহাকর্ষীয় আকর্ষণ এবং কেন্দ্রবিমুখী বল সৃষ্টি হয় তা পৃথিবীতে জোয়ার-ভাটা সৃষ্টির জন্য অনেকাংশে দায়ী। জোয়ার-ভাটা সৃষ্টির জন্য যে পরিমাণ শক্তি শোষিত হয় তার কারণে বেরিকেন্দ্রকে কেন্দ্র করে পৃথিবী-চাঁদের যে কক্ষপথ রয়েছে তাতে বিভব শক্তি কমে যায়। এর কারণে এই দুইটি জ্যোতিষ্কের মধ্যে দূরত্ব প্রতি বছর ৩.৮ সেন্টিমিটার করে বেড়ে যায়। যতদিন না পৃথিবীতে জোয়ার-ভাটার উপর চাঁদের প্রভাব সম্পূর্ণ প্রশমিত হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত চাঁদ দূরে সরে যেতেই থাকবে এবং যেদিন প্রশমনটি ঘটবে সেদিনই চাঁদের কক্ষপথ স্থিরতা পাবে।

চাঁদের দূর পার্শ্বের খাদ

চাঁদের উৎপত্তি ও পরিবর্ধন বলতে পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ চাঁদের গঠন সম্পর্কিত বিভিন্ন ব্যাখ্যাকে বুঝানো হয়। এই সম্পর্কিত তত্ত্বের মধ্যে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্যটি হল জায়ান্ট-ইম্প্যাক্ট তত্ত্ব।[১][২]এটি নিয়ে এখনও ব্যাপক গবেষণা চলছে এবং একাধিক ভিন্ন অভিমত রয়েছে।[১] অন্যান্য প্রস্তাবিত তত্ত্বের মধ্যে রয়েছে ফিশন, গঠন একত্রীক্করণ (ঘনীভবন তত্ত্ব), গ্রহাণু তত্ত্ব এবং মহাকাশীয় সংঘর্ষ তত্ত্ব।[৩] আদর্শ দৈত্যাকার সংঘর্ষ তত্ত্বমতে মঙ্গল গ্রহের সমান আকৃতির থিইয়া পৃথিবীর সাথে সংঘর্ষের ফলে পৃথিবীকে ঘিরে একটি ডেবরিস বলয়ে তৈরি হয়। যা পরবর্তীতে চাঁদ সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে। চাঁদের অক্সিজেন আইসোটপিক অনুপাত মূলতঃ পৃথিবীর মতই।[৪] কিন্তু থিইয়া যদি ভিন্ন কোন গ্রহ বা প্রোটোপ্লানেট হত, তবে অবশ্যই এর আইসোটপিক অনুপাত পৃথিবীর চেয়ে ভিন্ন হত।

গঠন

কিছু তত্ত্বে বলা হয় ৪.৬ বিলিয়ন বছর পূর্বে, সৌরজগতের গঠনের শুরুর দিকে, পৃথিবী পাথর এবং লাভায় পূর্ণ ছিল এবং পৃথিবীর কোন বড় আকারের চাঁদ ছিল না। মঙ্গল গ্রহাকৃতির আদিম প্রোটোপ্লানেট থিইয়া পৃথিবীর সাথে সংঘর্ষিত হলে পৃথিবী থেকে একটি অংশ বিচ্যুত হয়ে ছিটকে পড়ে। মহাশূন্যে ছিটকে পড়া অংশ হারিয়ে গেলেও এরই মাঝে কিছু অংশ আবার পৃথিবীর কক্ষপথে একীভূত হয়ে চাঁদ গঠন করে। এই তত্ত্ব অনুসারে, চাঁদের উদ্ভব পৃথিবীর বর্তমান আকারের সাথে অন্তত ৯০% সামঞ্জস্য পূর্ণ কোন বস্তুর সাথে সংঘর্ষ হলেই সম্ভব।বেশিরভাগ সময়ই সাংঘর্ষিক বস্তুটিকে থিইয়া বলা হয়। গ্রীক পুরাণে উল্লেখিত চাঁদের দেবী সেলেন এর মা থিইয়া থেকে এরূপ নামকরণ করা হয়েছে। কিন্তু আধুনিক কম্পিউটার ব্যবহার করে দেখা গিয়েছে, এই সংঘর্ষের ফলে যে শক্তি উৎপন্ন হতে পারে তার পরিমান অত্যন্ত বেশি। এরূপ বিশাল সংঘর্ষে ট্রিলিয়ন টনেরও বেশি বস্তু বাষ্পীভূত এবং গলে যাওয়ার কথা। এমনকি এতে পৃথিবীর কোন কোন অংশের তাপমাত্রা ১০,০০০°C (১৮০০০ °F) এর মত হয়েছিল।

গ্রহণ

এই তত্ত্বমতে চাঁদ পৃথিবী কর্তৃক অধিগ্রহিত হয়েছিল।[৬] ১৯৮০-এর আগ অব্দি এই ধারণা বেশ জনপ্রিয় ছিল। চাঁদের আকৃতি, কক্ষপথ এবং জোয়ার-ভাটা সংক্রান্ত ইস্যু এই ধারণাকে সমর্থন করে।[৬]

অধিগ্রহন তত্ত্বের মূল সমস্যা হল,[৬] পৃথিবীর সাথে এরূপ ঘটনা সাধারনত বিস্ফোরণ কিংবা কক্ষপথের বিচ্যুতি ঘটায়। তাই ধারণা করা হয়, আদিম পৃথিবীতে একটি বিশাল বায়ুমন্ডল থাকতে পারে যা সঙ্ঘর্ষকে ধীর গতিতে ঘটতে সাহায্য করে। এই তত্ত্বমতে বৃহস্পতি এবংশনির অনিয়ত উপগ্রহীয় কক্ষপথের কারণও ব্যাখ্যা করা যেতে পারে।[৭] তবে দুই জায়গার প্রয়োজনীয় অভিন্ন অক্সিজেন আইসোটপের অনুপাতের কারণ বিশ্লেষণ করতে এই তত্ত্ব ব্যবহার সুবিধাজনক নয়।

পৃথিবী এবং চাঁদের স্কেল, ৫০০ কি.মি প্রতি পিক্সেল

ফিশন

বিখ্যাত জীববিজ্ঞানী চার্লস ডারউইনের পুত্র জর্জ ডারউইন সপ্তদশ শতকের দিকে সর্বপ্রথম ফিশন তত্ত্বের সূচনা করেন। এই তত্ত্ব অনুসারে ক্রম ঘূর্ণায়মান পৃথিবী থেকে একটি অংশ ছিটকে গিয়ে চন্দ্রের সূচনা করে।[৬] অস্ট্রিয়ান ভূতত্ত্ববিদ অটো এমফারার ১৯২৫ সালে মহাদেশীয় প্রবাহের দরুণ চন্দ্রের সৃষ্টি বলে প্রস্তাবনা দেন।[৮]

পরিবৃদ্ধি

পরিবৃদ্ধির তত্ত্বানুসারে পৃথিবী এবং চন্দ্র সৌরজগতের আদিম পরিবৃদ্ধি চাকতিতে একই সাথে গঠিত হয়েছে। কিন্তু এই তত্ত্ব পৃথিবী এবং চাঁদের মধ্যবর্তী কৌণিক ভরবেগের ব্যাখ্যা দিতে পারে না। পৃথিবীর তুলনায় চাঁদের লৌহ অংশ অপেক্ষাকৃত কম (পৃথিবীর ব্যাসার্ধের প্রায় ৫০ শতাংশ কিন্তু চাঁদের ব্যাসার্ধের মাত্র ২৫%) কেন তার উত্তরও এই তত্ত্ব দিতে অক্ষম।[৯]
জোতিষের দৃষ্টিতে চন্দ্র

চন্দ্র দেবতা(ইংরেজী: lunar deity) পুরাণ অনুসারে একজন দেব বা দেবী যিনি চাঁদের সাথে সম্পর্কযুক্ত বা চাঁদের প্রতীকরূপে যাকে বিবেচনা করা হয়। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে মূর্তিপূজারী ধর্মগুলোতে চাঁদকে দেব/দেবীর আসনে বসানো হয়। সংস্কৃতির বৈচিত্র্যতার কারণে বিভিন্ন অঞ্চলে চন্দ্র দেবতার শক্তিপরিধি বিভিন্ন। তবে সকল অঞ্চলেই চন্দ্রদেবতাকে সূর্য দেবতার প্রতিপক্ষ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। অনেক জায়গায় চন্দ্র দেবতা সব সময় সূর্য দেবতার বিপরীত লিঙ্গ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।

মন্ত্র – ওঁ ঐং ক্লীং সোমায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১৫০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ক্ষীরপুত্রায় বিদ্মহে অমৃতত্বায় ধীমহিঃ তন্নঃ চন্দ্রঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ দধিশঙ্খতুষারাভং ক্ষীরোদার্ণবসম্ভবম্। নমামি শশিনং ভক্ত্যা শম্ভোর্মুকুটভূষণম্॥
ইষ্টদেবতা – কমলা।
ধারণরত্ন – মুক্তা, ধূপ – সরলকাষ্ঠ, বার – সোমবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যা ৬-৭ পর্যন্ত

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180407