• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Monday, April 9th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

মঙ্গল গ্ৰহ

মঙ্গল গ্ৰহ

শুভ অপরান্থ

মঙ্গল (গ্রহ)

সৌরজগতের চতুর্থ গ্রহ হচ্ছে মঙ্গল গ্রহ। পৃথিবী থেকে অনেকটা লাল দেখানোর কারণে এর অপর নাম হচ্ছে লাল গ্রহ। মঙ্গল সৌর জগতের শেষ পার্থিব গ্রহ। অর্থাৎ এরও পৃথিবীর মত ভূ-ত্বক রয়েছে। এর অতি ক্ষীণ বায়ুমণ্ডল রয়েছে, এর ভূ-ত্বকে রয়েছে চাঁদের মত অসংখ্য খাদ, আর পৃথিবীর মত আগ্নেয়গিরি, মরুভূমিএবং মেরুদেশীয় বরফ। সৌর জগতের সর্ববৃহৎ পাহাড় এই গ্রহে অবস্থিত। এর নাম অলিম্পাস মন্‌স। সর্ববৃহৎ গভীর গিরিখাতটিও এই গ্রহে যার নাম ভ্যালিস মেরিনারিস। মঙ্গলের ঘূর্ণন কাল এবং ঋতু পরিবর্তনও অনেকটা পৃথিবীর মত।

হাবল মহাকাশ দূরবীন থেকে দেখা মঙ্গল

বিবরণবিশেষণমঙ্গলীয়কক্ষপথের বৈশিষ্ট্যযুগ জে২০০০[১]অপসূর২৪৯,২২৮,৭৩০ কিমি (১৫৪.৮৬৩,৫৫৩ মাইল)
১.৬৬৫ ৯৯১ ১৬ এইউঅনুসূর২০৬,৬৪৪,৫৪৫ কিমি (১২৮,৪০২,৯৬৭ mi)
১.৩৮১ ৩৩৩ ৪৬ এইউঅর্ধ-মুখ্য অক্ষ২২৭,৯৩৬,৬৩৭ কিমি(১৪১,৬৩২,৯৭৬ মাইল)
১.৫২৩ ৬৬২ ৩১ এইউউৎকেন্দ্রিকতা০.০৯৩ ৪১২ ৩৩যুতিকাল৭৭৯.৯৬ দিন
(২.১৩৫ বছর)গড় কক্ষীয় দ্রুতি২৪.০৭৭ কিমি/সে
(৫৩,৮৫৯ মাইল/ঘ)নতি১.৮৫০ ৬১°
(সৌর বিষুবের সাথে ৫.৬৫°)উদ্বিন্দুর দ্রাঘিমা৪৯.৫৭৮ ৫৪°উপগ্রহসমূহ২ভৌত বৈশিষ্ট্যসমূহবিষুবীয় ব্যাসার্ধ্য৩৪০২.৫ কিমি (২১১৪.২ মাইল)
(পৃথিবীর ০.৫৩৩ গুণ)মেরু ব্যাসার্ধ্য৩৩৭৭.৪ কিমি (২০৯৮.৬ mi)
(পৃথিবীর ০.৫৩৩ গুণ)পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল১.৪৪৮×১০৮ কিমি²)
৫৫,৯০৭,০০০ বর্গমাইল (১৪৪ ৭৯৮ ৪৬৫ বর্গকিমি)
(পৃথিবীর ০.২৮৪ গুণ)আয়তন১.৬৩১৮×১০১১ কিমি³
(পৃথিবীর ০.১৫১ গুণ)ভর৬.৪১৮৫×১০২৩ কেজি
(পৃথিবীর ০.১০৭ গুণ)গড় ঘনত্ব৩.৯৩৪ গ্রাম/সেমি³বিষুবীয় পৃষ্ঠের অভিকর্ষ৩.৬৯ মি/সে২
(০.৩৭৬g)মুক্তি বেগ৫.০২৭ কিমি/সে (১১,২৪৫ মাইল/ঘ)বিষুবীয় অঞ্চলে ঘূর্ণন বেগ৮৬৮.২২ কিমি/ঘ (৫৩৯.৪৯ মাইল/ঘ)অক্ষীয় ঢাল২৫.১৯°উত্তর মেরুর বিষুবাংশ৩১৭.৬৮১ ৪৩°
(২১ ঘ ১০ মিন ৪৪ সে)উত্তর মেরুর বিষুবলম্ব৫২.৮৮৬ ৫০°প্রতিফলন অনুপাত০.১৫পৃষ্ঠের তাপমাত্রান্যূনমধ্যকসর্বোচ্চসেলসিয়াস−১১৩ °সে−২৫ °সে৭.৩ °সেবায়ুমণ্ডলপৃষ্ঠের চাপ০.৭–০.৯ কিলো প্যাসকেলগঠন৯৫.৭২% কার্বন ডাই অক্সাইড
২.৭% নাইট্রোজেন
১.৬% আর্গন
০.২% অক্সিজেন
০.০৭% কার্বন মনোক্সাইড
০.০৩% পানি বাষ্প
০.০১% নাইট্রিক অক্সাইড
২.৫ পিপিএম নিয়ন
৩০০ পিপিবি ক্রিপ্টন
১৩০ পিপিবি ফরমালডিহাইড
৮০ পিপিবি জেনন
৩০ পিপিবি ওজোন
১০ পিপিবি মিথেন

১৯৬৫ সালে মেরিনার ৪ মহাকাশযান প্রথমবারের মত মঙ্গল গ্রহ অভিযানে যায়। এই অভিযানের পর থেকে অনেকেই ধারণা করে আসছিলেন যে মঙ্গলে তরল জলের অস্তিত্ব আছে। মঙ্গল থেকে পাওয়া আলো এবং আঁধারের তরঙ্গের মধ্যে পর্যাবৃত্ত পরিবর্তন পর্যবেক্ষণ করে এই ধারণা করা হয়। বিশেষত মঙ্গলের মেরু অঞ্চল থেকে এ ধরণের পরিবর্তন চোখে পড়ে, যা মহাসাগর বা জলাশয়ের প্রমাণ হিসেবে অনেকেই গ্রহণ করেছি।

মঙ্গলগ্রহ সম্পর্কে কয়েকটি মজার তথ‍্য

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মঙ্গলগ্রহ নিয়ে আমাদের আগ্রহের যেনো শেষ নেই। মঙ্গলগ্রহ কেমন, মঙ্গলগ্রহে কি কি রয়েছে বা মঙ্গলগ্রহ নিয়ে এ যাবত কী কী গবেষণা হয়েছে, এমন নানা তথ্য জানার জন্য আমাদের আগ্রহের শেষ নেই। আজ জেনে নিন মঙ্গলগ্রহ সম্পর্কে কয়েকটি মজার তথ্য

মার্কিন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসায় চলছে মঙ্গলগ্রহে মানব অভিযান নিয়ে নানা আয়োজন। আগামী এক দশকের মধ্যেই মঙ্গলগ্রহে মানুষ পাঠাতে তৎপরতা চালাচ্ছে এই সংস্থাটি।

সম্প্রতি মঙ্গল অভিযানে যে গাড়ি ব্যবহার করা হবে, সেটি জনসমক্ষে প্রদর্শনীর জন্য নেওয়া হয় নিউইয়র্কের সি-এয়ার অ্যান্ড স্পেস মিউজিয়ামে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, লাল গ্রহে প্রথম পা রাখতে চলেছেন যে ব্যক্তি, তিনি ইতিমধ্যেই আমাদের মাঝে জন্মগ্রহণও করেছেন। তার বয়স এখন ১০ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে। সুতরাং তরুণ প্রজন্মের আগ্রহ এই লাল গ্রহের প্রতি একটু বেশি থাকাটাই স্বাভাবিক ব্যাপার।

আজ জেনে নিন মঙ্গলগ্রহ সম্পর্কে কিছু মজার তথ্য- যেগুলো আরেক অর্থে বিস্ময়করও বটে।

# মঙ্গলগ্রহে অবস্থিত সৌরজগতের সর্ববৃহৎ পর্বত। এই পর্বতটির নাম অলিম্পাস মন্স, এর উচ্চতা ২১ কিলোমিটার। পৃথিবীর মতোই মঙ্গলগ্রহেও রয়েছে ম্যাগনেটিক ফিল্ড।

# সৌরজগতের দ্বিতীয় এবং ক্ষুদ্রতম গ্রহ হলো মঙ্গল। ব্যাসার্ধের দিক দিয়ে এই গ্রহটি পৃথিবীর প্রায় অর্ধেক সমান। তবে পৃথিবীর ভূ-ত্বকের ৭০ শতাংশই জলাবদ্ধ থাকার কারণে এর ভূ-খণ্ডের পরিমাণ প্রায় পৃথিবীর সমান।

# মঙ্গলগ্রহের ইংরেজি নাম ‘মার্স’ শব্দটি এসেছে রোমান মাইথলজির যুদ্ধের দেবতার নাম হতে। ইতিপূর্বে জ্যোতির্বিদরা মঙ্গলগ্রহকে লাল গ্রহ বলেই ডাকতেন। মঙ্গলগ্রহের দু’টি উপগ্রহ ফোবোস এবং ডেইমোস। জোনাথন সুইফটের গালিভারস্‌ ট্রাভেলস্‌ বইতে নাম দু’টির প্রথম উল্লেখ করা হয়েছে। তবে মঙ্গলগ্রহের উপগ্রহ আবিষ্কারের ১৫১ বছর পূর্বেই গালিভারস্‌ ট্রাভেলস্‌ বইটি রচিত হয়।

# পৃথিবীর হিসাব মতে ৬৮৭ দিনে মঙ্গলগ্রহ সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করে। পৃথিবীর মতোই মঙ্গলেও ঋতুবৈচিত্র্যের দেখা মেলে। কিন্তু মঙ্গলের একটি ঋতু পৃথিবীর তুলনায় দ্বিগুণ সময় স্থায়ী হয়।

# মঙ্গলগ্রহের ভূ-পৃষ্ঠের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির পরিমাণ পৃথিবীর প্রায় ৩ ভাগের ১ ভাগ। অর্থাৎ পৃথিবীতে কারও ওজন যদি হয় ১০০ কেজি, মঙ্গলগ্রহে তা দাঁড়াবে ৩৮ কেজি। পৃথিবীর তুলনায় অন্তত ৩ গুণ বেশি উচ্চতায় লাফানো যায় মঙ্গলগ্রহে।

# মঙ্গলগ্রহে বায়ুমণ্ডল রয়েছে পৃথিবীর মতোই, রয়েছে পাহাড়, উপত্যকা, মরুভূমি এবং মেরুদেশীয় বরফও! পৃথিবী হতে সূর্যের যে আকৃতি দেখা যায়, মঙ্গলগ্রহ হতে তার অর্ধেক দেখায়।

# মঙ্গলগ্রহের কক্ষপথ ডিম্বাকৃতির হওয়ায় বছরের একটি নির্দিষ্ট সময় ধরে পুরো গ্রহে শক্তিশালী বালুঝড় তৈরি হয়ে থাকে। কখনওবা এই ঝড় একমাসেরও বেশি সময় স্থায়ী হয় বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা

জোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী মঙ্গল গ্ৰহ : একে লাল গ্ৰহ বলা হয়।মঙ্গল মেষ ও বৃশ্চিক রাশির অধিপতি।এর মিত্র গ্ৰহ:রবি, চন্দ্র ও বৃহস্পতি।শত্রুগ্ৰহ:বুধ এবং সম শুক্র ওশনি।
মঙ্গল, ভাতৃকারক গ্ৰহ।বীর্য,সাহস,পরাক্রম, ভূমি,সম্পত্তি, গৃহ,অগ্নি, ও পিত্ত ইত‍্যাদি দেখাশোনা করে।মঙ্গলের তুঙ্গক্ষেত্র : মকর রাশির (০-২৮ ডিগ্ৰি)
নিম্মক্ষেত্র : কর্কট রাশির (০-২৮ ডিগ্ৰি )এবং মূল ত্রিকোণ ক্ষেত্র : (০-১২ ডিগ্ৰি )।মঙ্গল অবস্থিত রাশি থেকে চতুর্থে,সপ্তমে ও অষ্টমে পূর্ণদৃষ্টি দেয়।পঞ্চমে ওনবমে দ্বিপাদ দৃষ্টি।তৃতীয় ও দশমে একপাদ দৃষ্টি দেয়।মঙ্গলের শুভ বর্ণ: লাল,শুভ সংখ‍্যা ৯,অশুড সংখ্যা ৫শুভ দিক পশ্চিম। মঙ্গলের ইষ্টদেবী মা বগলা।
মঙ্গলের বীজমন্ত্র : ঔঁ হূং শ্রীং মঙ্গলায়
মঙ্গল গ্ৰহের রাশিচক্রে অবস্থান হেতু জাতক বা জাতিকা মাঙ্গলিক বলে বিবেচিত হয়‌

মঙ্গলের প্রভাবে কী কী ক্ষতি হতে পারে -

* বিবাহিত জীবনে অশান্তি * মাঝেমধ্যে মাঙ্গলিক ব্যক্তি এমন আচরণ করতে পারেন, যার অর্থ তিনি নিজেই পরে খুঁজে পাবেন না। * প্রতিযোগিতামূলক ক্ষেত্রে ব্যর্থতা * কোনও নির্দিষ্ট কারণ ছাড়াই সমস্যা * প্রজননে অক্ষমতা * মহিলাদের ঋতু সমস্যা * ভাই-এর সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি * দুর্ঘটনা * রক্ত জনিত অসুখ * সম্পত্তির ক্ষতি

তবে জ্যোতিষশাস্ত্রে মাঙ্গলিক দোষ কাটানোর নিদানও রয়েছে। আপনি যদি এই বিষয়ে বিশ্বাস করেন, তাহলে কোনও ভালো জ্যোতিষীর সঙ্গে পরামর্শ করে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে পারেন। এছাড়াও বিয়ের আগে মাঙ্গলিক পাত্র বা পাত্রীর যদি বিষ্ণুমুর্তি, গাছ বা অন্য কিছুর সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে ভৌম দোষ কেটে যায়। খোদ ঐশ্বর্য রাই বচ্চন মাঙ্গলিক হওয়ায় অভিষেকের সঙ্গে বিয়ের আগে তাঁকেও একটি গাছের সঙ্গে আগে বিয়ে দেওয়া হয়েছিল বলে জানা যায়।

জ্যোতিষ মতে ভৌম দোষ বা মাঙ্গলিক দশা বা মঙ্গলের প্রভাব বিবাহিত জীবন পুরো শেষ করে ফেলতে পারে। বিয়ের পাত্র বা পাত্রীর মধ্যে যে কোনও একজনের ভৌম দোষ থাকলে বিয়ের আগে তা প্রতিকারের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। স্বামী বা স্ত্রীর মধ্যে একজন মাঙ্গলিক হলে আরেকজনের জীবন হানির পর্যন্ত আশঙ্কা রয়েছে। এছাড়া সম্পর্কে অবনতি থেকে ডিভোর্স হওয়াও বিচিত্র নয়।

মঙ্গলের প্রভাবের ফলে আর সমস্যা হতে পারে, তা হল-

* আগুপিছু না ভেবে এমন কাজ করা, যার জন্য পরে অনুশোচনা হবে।
* প্রতিযোগিতায় টিকতে না পারা
* নির্দিষ্ট কোনও কারণ ছাড়াই সমস্যা
* যৌন অক্ষমতা
* ভাইয়ের সঙ্গে গুরুতর মনোমালিন্য
* দুর্ঘটনা
* রক্তজনিত অসুখ
* সম্পত্তিহানি

মঙ্গল দশা বা মাঙ্গলিক দশার কথা অল্প-বিস্তর জানেন সবাই। একে কুজ দশা, ভোম দশা বা অঙ্গরাখা দশাও বলা হয়। জন্মকুণ্ডলীর প্রথম, দ্বিতীয়, চতুর্থ, সপ্তম, অষ্টম ও দ্বাদশ স্থানের মধ্যে যে কোনও একটিতে যদি মঙ্গল অবস্থান করে তবে সেই জাতক বা জাতিকাকে মাঙ্গলিক বলা হয়। এই দশা থাকলে বিবাহিত জীবনে নানা সমস্যা দেখা দেয় এবং বিবাহবিচ্ছেদের সম্ভাবনা প্রবল হয়।

এছাড়া বলা হয় স্ত্রী যদি মাঙ্গলিক হন তবে স্বামীর পেশাগত জীবনে অবনতির সম্ভাবনা থাকে এবং ক্ষেত্রবিশেষে স্বামীর মৃত্যুও হতে পারে। তাছাড়া মঙ্গল দশার জন্য প্রবল অর্থক্ষয় হয় এবং জীবনে উন্নতির পথে বার বার বাধা আসতে থাকে।

এই দশা কাটানোর একাধিক উপায় রয়েছে—

১. যদি দু’জন মাঙ্গলিকের মধ্যে বিবাহ হয়, তবে দু’জনেরই এই দশা কেটে যায়।

২. কুম্ভবিবাহ নামের একটি রীতির মাধ্যমে বিয়ের আগে কাটানো হয় মঙ্গল দশা। এই রীতিতে মাঙ্গলিক জাতক বা জাতিকাকে হয় একটি কলাগাছ বা পিপুল গাছ অথবা ভগবান বিষ্ণুর একটি স্বর্ণ বা রৌপ্য মূর্তির সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয়।

৩. নিয়ম করে প্রতি মঙ্গলবার উপবাস রাখলে এবং শুধুমাত্র অড়হর ডাল সেবন করলে আস্তে আস্তে কেটে যায় এই দশা।

৪. প্রতি মঙ্গলবার নবগ্রহ মন্ত্র উচ্চারণ করলে এই দোষ কেটে যায়। আবার প্রতিদিন ১০৮ বার গায়ত্রী মন্ত্র জপ করলে বা প্রতিদিন হনুমান চালিসা পাঠ করলেও কেটে যায় মঙ্গল দশা।

৫. নবগ্রহ মন্দিরে ভক্তিভরে পুজো দিলে কেটে যায় মঙ্গল দশা। কিন্তু নবগ্রহ মন্দিরের সংখ্যা একেবারেই হাতে-গোনা। মঙ্গলদেবের জন্য নির্দিষ্ট মন্দির রয়েছে তামিলনাড়ুর বিভিন্ন জায়গায় এবং গুয়াহাটিতে। তাই পরিবর্তে প্রতি মঙ্গলবার শ্রীহনুমান মন্দিরে সিঁদুর ও মিষ্টি সহকারে পুজো দেওয়া ভাল। সঙ্গে জ্বালতে হবে একটি ঘিয়ের প্রদীপ।

৬. মঙ্গলবার দানধ্যান করলেও তুষ্ট হন মঙ্গলদেব। এছাড়া তলোয়ার, ছুরি, মুসুর ডাল, লাল সিল্ক, রক্তপ্রবাল ইত্যাদি লাল বস্তু নিবেদন করলেও সন্তুষ্ট হন তিনি।

৭. যাদের মঙ্গল দশা থাকে তাদের সাধারণত জ্যোতিষমতে রক্তপ্রবাল ধারণ করতে বলা হয়। তবে কোনও জ্যোতিষশাস্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শ না করে কোনও কিছু ধারণ করা উচিত নয়।
৮) প্রত‍্যহ স্নান করে লাল বস্ত্র পরে মঙ্গল ও তার ইষ্টদেবী
মা বগলামুখীর ১০৮বার করে জপ করলে এই দোষ প্রসমিত হয়।
ক)মঙ্গলের বীজমন্ত্র :ঔঁ হূং শ্রীং মঙ্গলায় ।
খ)মা বগলামুখীর বীজমন্ত্র: ঔঁ হ্রীং ক্লীং ঔঁ বগলামু্খ‍্যৈ নমঃ ।

মন্ত্র – ওঁ হুং শ্রীং মঙ্গলায়ঃ। জপ সংখ্যা – ৮০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ অঙ্গারকায় বিদ্মহে শক্তিহস্তায় ধীমহিঃ তন্নঃ ভৌমঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ ধরণীগর্ভসম্ভূতং বিদ্যুৎপুঞ্জসমপ্রভম্। কুমারং শক্তিহস্তঞ্চ লোহিতাঙ্গং নমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – বগলামুখী।
ধারণরত্ন – প্রবাল, ধূপ – দেবদারু, বার – মঙ্গলবার, প্রশস্ত সময় – সকাল ৯-১২ টা পর্যন্ত।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180409