• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Sunday, April 22nd, 2018

Astro Palmist Numerology Center

মা মাতঙ্গী

মা মাতঙ্গী

শ্রী শ্রী মাতঙ্গী দেবী

দশমহাবিদ্যার নবম মহাবিদ্যা হলেন
শ্রী শ্রী মাতঙ্গী ..! স্নেহময়ী
জ্ঞানমুর্তি নবমা দেবী সমস্থ বিপদ
থেকে ভক্তকে ত্রাণ করেন !
মতঙ্গাসুরকে বিনাশ করার জন্য
দেবীকে মাতঙ্গী বলা হয় …!!
“” মাতঙ্গী মদশীলত্বাৎ

মতঙ্গাসুরনাশিনী !
সর্বাপত্তারিনী দেবী মাতঙ্গী
পরিকির্তিতা !!”””
দেবীর আবির্ভাবের একটি কাহিনী
আছে ——– পুরাকালে একদা
নানাবৃক্ষসমাকুল কদম্বকাননে সমস্থ
প্রাণীকে বশীভূত করার জন্য মতঙ্গমুনি
শতসহস্র বৎসর ধরে নিরন্তর তপস্যা করেন !
সেই তপস্যার ফলে দেবী সুন্দরীর নেত্র
থেকে তেজোরাশি নির্গত হয়ে
স্বয়ং কালিকারূপ ধারণ করে ! আবার
সেই রূপই শ্যামবর্ণা হয়ে মাতঙ্গী হয়
এবং অসুর নিধন করেন …!!
দেবী শ্যামাঙ্গী , নীরদ -বরণী অর্থাৎ
অজ্ঞান মেঘ আছে বোলে পূর্ণ চন্দ্র
নেই ..! দেবী শশীশেখরা , মায়ের
মস্তকে শশী অবান্তর নাদের প্রতীক ..!
যার থেকে সুধাবর্ষিত হয়ে সাধকের
মনে অহঙ্কার দূরীভূত হয় ..! দেবী
ত্রিনয়না , শুচিস্মিতা , দেবীর
অষ্টহস্তে আসি , খেটক , পাশ , অঙ্কুশধরা
আসলে বলা হয় ,— আছে ঘৃণা , লজ্জা ,
ভয় , শঙ্কা , জুগুপ্সা , কুল , শীল এবং
জাতি —- এই অষ্টপাশ ..

এই মহাভয়ঙ্করী দেবী তুষ্ট হন এঁটো-কাঁটা আর নোংরায়

তাঁর পূজা ও ভোগ প্রদানের যে বিধান শাস্ত্রে রয়েছে, তা এই প্রকার— অপরিষ্কার হাতে এঁটো খাবার তাঁকে নিবেদন করতে হবে। অথচ ভারতীয় পরম্পরায় এমন অপরিচ্ছন্নতা কোনও দেবতার বেলাতেই কাঙ্ক্ষিত নয়।

মাতঙ্গীকে দেবী সরস্বতীরই আর এক রূপ বলে স্বীকার করে তন্ত্র ধর্ম। তিনি বিদ্যা ও সঙ্গীতের দেবী। কিন্তু দেবী সরস্বতীর স্নিগ্ধতা তাঁর মধ্যে নেই। অথচ ‘দশমহাবিদ্যাতন্ত্র’-য় তাঁকে পরমতম জ্ঞানের অধিষ্ঠাত্রী হিসেবে কল্পনা করা হয়েছে।

এহ বাহ্য। মাতঙ্গী দেবীকে ঘিরে এক মহারহস্য আবর্তিত হয় ভারতীয় পরম্পরায়। মাতঙ্গীকে ‘উচ্ছিষ্ট-চণ্ডালিনী’ বলে উল্লেখ করে অসংখ্য তন্ত্রগ্রন্থ। তাঁর পূজা ও ভোগ প্রদানের যে বিধান শাস্ত্রে রয়েছে, তা এই প্রকার— অপরিষ্কার হাতে এঁটো খাবার তাঁকে নিবেদন করতে হবে। অথচ ভারতীয় পরম্পরায় এমন অপরিচ্ছন্নতা কোনও দেবতার বেলাতেই কাঙ্ক্ষিত নয়।

মাতঙ্গীর দেহবর্ণ সবুজ, তাঁর এক হাতে বীণা, অন্য হাতে তরবারি, মহাখর্পর এবং বরাভয়। তাঁর সঙ্গী হিসেবে টিয়াপাখিকে কল্পনা করা হয়।

এখন প্রশ্ন, কেন মাতঙ্গীকে তুষ্ট করতে উচ্ছিষ্ট ব্যবহারের বিধান দিয়েছে শাস্ত্র?

‘প্রাণতোষিণী তন্ত্র’ অনুসারে, একদা পার্বতী তাঁর বাপের বাড়ি যাওয়ার জন্য শিবের কাছে আর্জি জানান। শিব নিমরাজি হয়ে শর্ত দেন, দেবী কয়েক দিনের মধ্যে ফিরে না এলে তিনি স্বয়ং তাঁকে আনতে যাবেন। পার্বতী তাতে রাজি হন। কিন্তু বাপের বাড়ি থেকে ফিরতে তিনি দেরী করেন। শিব এক অলঙ্কার বিক্রেতার ছদ্মবেশে হিমালয়-গৃহে পৌঁছন এবং পার্বতীকে একটি শাঁখা বিক্রয় করেন। এবং সেই সঙ্গে তিনি পার্বতীর সঙ্গে দেহমিলন প্রার্থনা করেন। পার্বতী ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে শাপ দিতে উদ্যত হন। কিন্তু অচিরেই তিনি শিবকে চিনতে পারেন। এবং জানান, যথা সময়ে তাঁদের মিলন সম্ভব হবে। এই মিলনের অভিপ্রায়ে পার্বতী চণ্ডালিনীর বেশ ধরেন এবং মিলিত হন। শিব তুষ্ট হয়ে তাঁকে বর প্রার্থনা করতে বলেন। দেবী চণ্ডালিনী রূপে পূজিতা হওয়ার বর চান। শিব তাঁকে তা-ই দান করেন। শিব সেই প্রার্থনা পূরণ করেন।

বারাণসীর লোককথা অনুযায়ী, মাতঙ্গী দেবীর উপাসনা যুক্ত ছিল চণ্ডাল সম্প্রদায়ের সঙ্গে। সে কারণে, তাঁর চণ্ডালিনী রূপটি গড়ে ওঠে। তাঁকে শ্মাশানবাসী, ভস্ম মাখা শিবের যোগ্য শক্তি বলে মনে করা হয়। এই কারণেই তিনি উচ্ছিষ্ট ভক্ষণকারিণী, অপরিচ্ছন্না।

কিন্তু মাতঙ্গীর উপাসনা মানুষকে ক্লিন্নতা থেকে মুক্ত করে। যদিও এই দেবীর পূজা পদ্ধতি অতি গোপন এবং ভয়াবহ। ‘গূহ্যাতিগূহ্য তন্ত্রম্’ অনুসারে মাতঙ্গী উপাসনা ডামরীশক্তিকে জাগ্রত করে, সাধকের পক্ষে সেই ভায়নক শক্তিকে সামলানো সব সময়ে সম্ভব হয় না। ডামরীকে মাতঙ্গীর উপদেবী বলে অনেকেই মনে করেন। ডামরীও অপরিচ্ছন্না ।

মা মাতঙ্গী সূর্যের ইষ্টদেবী
ত্রিগুণাত্মক শক্তিরুপী ন'দুর্গার আর একটি বিশেষত্ব আছে, যা তাঁর আধ্যাত্মিক স্বরূপে দশ মহাবিদ্যা রূপে বিরাজমান। ব্রহ্মার পুত্র দত্তত্রেয় তন্ত্র শাস্ত্রের গ্রন্থ রচনা করে মহিষাসুরমর্দিনী এবং সিদ্ধিদাত্রী দেবী ভগবতীর মধ্যে সমাহিত ওই দশ মহাবিদ্যার উল্লেখ করেন। যার সাধনা করে ঋষি-মুনি এবং বিদ্বান এই সংসারে চমত্‍‌কারী শক্তির সঙ্গে নিজেকে সংযুক্ত করেত পেরেছেন। মার্কণ্ডেয় পুরাণে দশ মহাবিদ্যার এবং তার মন্ত্রের তথা যন্ত্রের যে উল্লেখ করা হয়েছে, তা এখানে সংক্ষেপে বর্ণিত হল।

য়া দেবী সর্বভূতেষি শক্তি রূপেণ সংস্থিতা, নমস্তস্যৈ, নমস্তস্যৈ, নমস্তস্যৈ নমো নমঃ

দেবী দুর্গার আভা মণ্ডলে উপরোক্ত দশ মহাবিদ্যা দশ প্রকার শক্তির প্রতীক। সৃষ্টির ক্রমে চার যুগেই এই দশ মহাবিদ্যা বিরাজমান ছিল। এর সাধনা মাত্রই ফলদায়ক এবং সাধকের সমস্ত কামনা পুরো হয়।
সূর্য কবচম্ করতে এই দেবীর পূজা ও হোম প্রয়োজন।
সূর্য কবচম্ অর্থ,মান,যশ বৃদ্ধি করে।
চার জন পৌরোহিত্যের প্রয়োজন ও চতুর মুখী হোম সহ
এক লক্ষ জপের মধ‍্য দিয়ে কবচম্ সম্পূর্ণ হয়
মাতঙ্গী মায়ের অধীন গ্ৰহ সূর্য,সূর্যের উপাসনা করলে মা তুষ্ট হন।
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্য্যায়। জপ সংখ্যা – ৬০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভাস্করায় বিদ্মহে মহাতেজায় ধীমহিঃ তন্নঃ সূর্যঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ জবাকুসুমসংকাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্। ধ্বান্ত্যারিং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোঽস্মি দিবাকরম্॥ ইষ্টদেবতা – মাতঙ্গী।
ঔঁ মাতঙ্গী মাতায়ৈ নমঃ ১০৮বার
ধারণরত্ন – চুনী, ধূপ – গুগগুল, বার – রবিবার, প্রশস্ত সময় – সকাল৬.০৪- ১০ টা মা

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180422093256