• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Thursday, May 31st, 2018

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষী র দৃষ্টিতে ঘুম

জোতিষী র দৃষ্টিতে ঘুম

সুপ্রভাত
ঘুম (Sleep) জোতিষীক দৃষ্টিতে
আহার, নিদ্রা, বিশ্রাম, মনের শান্তি এসব সুস্থতার জন্য প্রয়োজন ।
মানুষের শরীরটাই চলে এক বিশাল কম্পিউটারের মতো। মানব শরীরে হার্ট, ফুসফুস, লিভার, কিডনি, ব্রেইন এর কর্মক্ষমতা যদি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা যায় তাহলে দেখা যাবে একটি সুক্ষ্ম অত্যাধুনিক সফটওয়ারের মতো স্বয়ংক্রিয়ভাবে মানব শরীরের এসব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ চলছে বিরামহীনভাবে।
তাই মানব শরীরকে যথাযথভাবে ফাংশন করতে হলে প্রয়োজন নিয়মিত বিশ্রাম, ঘুম। প্রতিদিন কমপক্ষে ৬-৭ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। আর পরিমিত ঘুম হলে শরীর, মন, মস্তিষ্ক স্বাভাবিকভাবে কাজ করার জন্য প্রস্তুত হয়। ফলে কাজের পারফরম্যান্স বা আউটপুট ভালো হয়।

এ ছাড়া গবেষণায় দেখা গেছে, যারা পরিমিত ঘুমের পাশাপাশি প্রত্যুষে ঘুম থেকে ওঠেন, জগিং করেন, প্রার্থনা করেন, তাদের শারীরিক ও মানসিক সমস্যা কম হয়, কাজের গতি বাড়ে ও আউটপুট ভালো হয়। তাই দৈনিক অন্তত: ৬-৭ ঘণ্টা ঘুমাতে চেষ্টা করুন। সুস্থ থাকুন।

যুক্তরাষ্ট্রের ক্লেমসন বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানীদের সাম্প্রতিক এক গবেষণা থেকে দৈনন্দিন জীবনে ব্যক্তির আচরণ এবং নিজেকে নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতার সঙ্গে ঘুমের যোগসূত্রের বিষয়টি উঠে এসেছে।

মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক জুন পিলশার বলেন,‘আত্মনিয়ন্ত্রণ প্রাত্যহিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের অংশ। আকাঙ্ক্ষা এবং সুযোগের মধ্যে বিরোধ দেখা দিলে নিজেকে নিয়ন্ত্রণের মধ্য দিয়েই মানুষ পরিস্থিতি সামলায়। গবেষণায় উঠে এসেছে যে, ঘুমের অভ্যাস ও আত্মনিয়ন্ত্রণের বিষয়টি একে অন্যের সঙ্গে যুক্ত এবং এই দুটোকে কাজে লাগিয়ে প্রতিদিনের কাজকর্ম ঠিকঠাক রাখা যায়।’

মনোবিজ্ঞানী পিলশার বলেন, ঘুমের অভ্যাস ঠিক করতে পারলে সারা দিনের কর্মশক্তি বাড়ে, আচরণ সাবলীল হয়, কাজে মনোযোগ বেশি থাকে এবং ঠিকঠাক সিদ্ধান্ত গ্রহণ সহজ হয়। ফলে প্রতিদিনের জীবনে নিজেকে নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার হিসেবে ঘুমের অভ্যাস ঠিকঠাক করার বিষয়ে আমাদের মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন।

ঘুম বা নিদ্রা হচ্ছে মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর দৈনন্দিন কর্মকান্ডের ফাঁকে বিশ্রাম নেওয়ার একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া, যখন সচেতন ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া স্তিমিত থাকে। নিষ্ক্রিয় জাগ্রত অবস্থার সাথে ঘুমন্ত অবস্থার পার্থক্য হল এ সময় উত্তেজনায় সাড়া দেবার ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং শীতনিদ্রা বা কোমার চেয়ে সহজেই জাগ্রত অবস্থায় ফেরত আসা যায়। সকল স্তন্যপায়ী ও পাখি এবং বহু সরীসৃপ, উভচর এবং মাছের মধ্যে ঘুমানোর প্রক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়। মানুষ ও অন্যান্য স্তন্যপায়ী এবং অন্য বেশ কিছু প্রানীর (যেমন কিছু প্রজাতির মাছ, পাখি, পিঁপড়া এবং ফ্রুটফ্লাই) অস্তিত্ব রক্ষার জন্যে নিয়মত ঘুম আবশ্যক। ঘুমানোর কারণ সম্বন্ধে বিজ্ঞানীরা এখনো পুরোপুরি জানতে পারেননি এবং তা নিয়ে বর্তমানে গবেষণা চলছে। আর একটি ব্যপার। ঘুমন্ত মানুষের চেহারার কোন এক অজানা অতিরিক্ত আবেগ অনুভূতি কাজ করে। যা তার গোপন এক প্রাকৃতিক নিরাপত্তা দেয়।

বয়স অনুপাতে আপনার ভিন্ন ধরনের ঘুম দরকার। বাচ্চাদের – ১৬ ঘন্টা ৩ থেকে ১২ বছর – ১০ ঘন্টা ১৩ থেকে ১৮ বছর – ১০ ঘন্টা ১৯ থেকে ৫৫ বছর – ৮ ঘন্টা ৬৫ বছরের উপরে – ৬ ঘন্টা ।

ঘুম কম হওয়াটা চলতেই থাকে, তাহলে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও মুটিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। অন্যদিকে, নিয়মিত অতিরিক্ত ঘুমালেও স্বাস্থ্যঝুঁকিগুলো বেড়ে যেতে পারে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া দিয়েছে ঘুম আসার কিছু প্রাকৃতিক উপায়ঃ

১. বিছানা থেকে উঠে যান

অনেকেই আছেন যাঁরা ঘুম না এলেও ঘুম আসার জন্য বিছানার এপাশ ওপাশ করতে থাকেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই খেলা বন্ধ করুন এবং বিছানা থেকে উঠে যান। ২০, ৩০, ৪০ মিনিট- যতক্ষণ না ঘুম আসে বিছানায় আসবেন না। এই ৩০ থেকে ৬০ মিনিট এমন কিছু করুন যা আপনাকে ক্লান্ত করে দেবে। এই ক্লান্তি ঘুম আসতে সাহায্য করবে। তবে খুব বেশি আলোর মধ্যে কিছু করতে যাবেন না। তাহলে হিতে বিপরীত হয়ে ঘুম একেবারেই উধাও হয়ে যেতে পারে।

২. ক্যাফেইন এড়িয়ে যান

ক্যাফেইন-জাতীয় খাবার ঘুম তাড়িয়ে দেয়। তাই ঘুমের অন্তত পাঁচ ঘণ্টা আগে শেষ চা বা কফিটুকু পান করুন। এমনকি যাঁদের ঘুম ঠিকমতো না হওয়ার সমস্যা রয়েছে, তাঁদের দুপুরের খাবারের পর কফি না খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

৩. গরম জলে স্নান

ঘুম না আসার সমস্যা হলে রাতে বিছানায় যাওয়ার আগে উষ্ণ গরম জল স্নান করুন। এই পদ্ধতি শরীরকে শিথিল করে ঘুম আসতে সাহায্য করবে।

৪. ধ্যান

একটি চমৎকার মেডিটেশন বা ধ্যান ঘুম আসতে বেশ কার্যকর। ২০০৯ সালের একটি গবেষণায় বলা হয়, ধ্যান ইনসমনিয়া বা ঘুমের সমস্যার সঙ্গে লড়াই করে। ধ্যান মন ও শরীকে শিথিল করে। এ ছাড়া ধ্যানের সময় গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম ঘুম আসতে বেশ সাহায্য করে।

৫. শারীরিক পরিশ্রম

শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম ঘুম আসতে কার্যকর প্রাকৃতিক ওষুধ। বিশেষজ্ঞরা বলেন, যাঁরা শারীরিক পরিশ্রম করেন, তাঁদের ঘুম ভালো আসে। তাই ভালো ঘুম হতে নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম করুন।

৬. যোগব্যায়াম

সারা বিশ্বেই যোগব্যায়াম করা ভালো ঘুম হওয়ার জন্য একটি প্রাকৃতিক উপায়ের নাম। যোগব্যায়াম শরীরকে শিথিল রাখতে সাহায্য করে এবং ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে।

৭. অ্যারোমা থেরাপি

অ্যারোমা থেরাপির মধ্যে যে প্রয়োজনীয় ভেষজ তেল, বাথ স্ক্রার, চোখের মাস্ক ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় সেগুলো ভালো ঘুম হতে উপকার করে। ২০০৫ সালের একটি গবেষণায় বলা হয়, ভেষজ তেলের ঘ্রাণ গভীর ঘুমের জন্য বেশ উপকারী। তাই যাঁরা ঘুম না হওয়ার সমস্যায় ভুগছেন, তাঁরা পার্লারে গিয়ে অ্যারোমা থেরাপি নিয়ে দেখতে পারেন।

৮. শোবার ঘর

ভালো ঘুমের জন্য শোবার ঘরও হওয়া চাই উপযুক্ত। আপনি হয়তো এমন ঘরে ঘুমালেন, যার আশপাশে অনেক শব্দ হয় বা প্রচুর আলো এসে পড়ে। এগুলো ঘুমকে ব্যাহত করে। তাই শোবার ঘরের কিছু পরিবর্তন জরুরি। একটু মন দিয়ে ভাবুন কী পরিবর্তন করলে আপনার শোবার ঘরটি ঘুমের উপযুক্ত হবে? সেটা হতে পারে ম্যাট্রেসের পরিবর্তন বা জানালায় ভারী পর্দা লাগানো। এ ছাড়া ভালো ঘুমের জন্য টিভি, কম্পিউটার এসব জিনিসগুলোও শোবার ঘর থেকে দূরে রাখুন। কেননা এগুলোও ভালো ঘুমে ব্যাঘাত ঘটায়।

৯. ভেষজ চা

ঘুমের আগে চা-কফি একদম খাবেন না, তবে ক্যাফেইন ছাড়া ভেষজ চা খেতে পারেন। যেমন : ভ্যালেরিয়ান অথবা ক্যামোমিল চা ইত্যা্দি ঘুমের আগে খেতে পারেন। এগুলো ঘুম ভালো করতে সাহায্য করবে।

১০. প্রোগ্রেসিভ মাসেল রিলাক্সেন ব্যায়াম

১৯১৫ সালে আবিষ্কার হওয়া ব্যায়ামের এই পদ্ধতি এখনো পুরোনো হয়নি। প্রোগ্রেসিভ মাসেল রিলাক্সেন ব্যায়াম এমন একধরনের ব্যায়াম যা পেশিকে শিথিল করে। এটি অবসন্নতা দূর করে ঘুমের পরিমাণ বাড়ায়। তাই ফিটনেস প্রশিক্ষকের পরামর্শ নিয়ে এ ধরনের ব্যায়ামও শিখতে পারেন।

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক অ্যান্ড্রু ওয়েল। তিনি বলছেন, সুস্থভাবে জীবনযাপনের জন্য রাতের বেলায় পর্যাপ্ত ঘুম অত্যন্ত জরুরি।

ভালো ঘুমের উপায়ও বাতলে দেন অ্যান্ড্রু ওয়েল। তিনি এক ধরনের বিশেষ ব্যায়ামের কথা বলেছেন। তা হচ্ছে শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম, যা ঘুমের জন্য খুবই সহায়ক। ব্যায়ামটি ৪-৭-৮ নামে পরিচিত। যারা অনিদ্রা সমস্যায় ভোগেন তারা ব্যায়ামটি করে খুব তাড়াতাড়ি এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে এক মিনিটেরও কম সময়ে ঘুমিয়ে পড়তে পারেন।

ব্যায়ামের নিয়ম
প্রথমে ৪ সেকেন্ড নাক দিয়ে খুব ভালো করে শ্বাস নিন।
এরপর ৭ সেকেন্ড দম ধরে রাখুন। শ্বাস ছাড়বেন না।
তারপর ৮ সেকেন্ড ধরে মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন।
এভাবে কয়েকবার করুন এবং ঘুমাতে যান।

১। যত সম্ভব জেগে থাকার চেষ্টা করুন--হ্যাঁ, জানি চমকে যাবেন। কিন্তু পোলিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণা এমনটাই বলছে। ঘুমোত যাওয়ার আগে বই পড়ুন, ডায়েরি লিখুন। দেখবেন মন, শরীরে ক্লান্তিতে এমনিতেই ঘুমিয়ে পড়বেন।

২) নিজের ঘর ঠান্ডা রাখার চেষ্টা রাখুন--ঠান্ডা ঘরে তাড়াতাড়ি ঘুম আসে। চেষ্টা করুন নিজের ঘর যতটা সম্ভব ঠান্ডা রাখার।

৩) শুতে যাওয়ার আগে স্নান করুন--পারলে শুতে যাওয়ার আগে স্নান করুন।

৪) ঘরে ভেষজ রুম ফ্রেশনার ব্যবহার করুন--সুগন্ধ মানুষের ঘুমের সহায়ক। ঘরে রুম ফ্রেশনার দিন। তবে সেটা ভেষজ হলেই ভাল।

৫) হালকা সাউন্ড দিয়ে গান অথবা ইন্সট্রুমেন্টাল জাতীয় কিছু শুনুন--খুব হালকা সাউন্ড দিয়ে আপনার পছন্দের গান শুনুন। দেখবেন কখন ঘুমিয়ে পড়েছেন। তবে গানের থেকেও ইন্সট্রুমেন্টাল কিছু এ ক্ষেত্রে আরও বেশি কাজে দেবে।

৬) শুতে যাওয়ার আগে হালকা এক্সসারসাইজ করুন---শুতে যাওয়ার আগে হালকা এক্সসারসাইজ করুন

৭) 4-7-8 শ্বাসের ব্যায়াম করার চেষ্টা করুন--এটা হল এমন এক যোগব্যায়াম যা ঘুম আসতে সাহায্য করে।

উদ্ভিদ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একবার পরখ করে দেখে নিতে পারেন তাঁদের গাছ-রেমেডি।
আমাদের চার পাশে এমন কিছু গাছ ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে যেগুলি শোয়ার ঘরে রাখলে নিশ্চিত ঘুমের পরিবেশ তৈরি হতে পারে। এই গাছগুলির উপস্থিতি এক দিকে যেমন ঘরের ভিতর দৃষ্টিনন্দন পরিবেশ তৈরি করবে তেমনই একটা প্রশান্তির আবহ রচনা করতে সক্ষম। এর থেক নির্গত সুবাসও সারা দিনের উদ্বেগ থেকে মুক্ত করতে পারে শরীর-মনকে।

গবেষণা বলছে, সারা ঘরের প্রকৃতিকে সুষম ভাবে নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা রাখে এই পরিচিত গাছগুলি। যার ফলে এক দিকে যখন শরীরে বয়ে চলে ঘুমপাড়ানি হাওয়া তখন অন্য দিকে মন বলে, না আজ একটু জিরিয়ে নিই, নতুন আলোয় শুরু করব দৌড়। নীচে চিনে নিন সেই ১০টি নিদ্রাদায়ক গাছকে

জুঁই, ল্যাভেন্ডার, মাদার-ইন-ল টাং বা শাশুড়ির জিভ, অ্যালোভেরা, স্পাইডার প্ল্যান্ট, পিস লিলি, গোল্ডেন পোথোস, ব্যাম্বু পাম, ইংলিশ আইভি, ভ্যালেরিয়ান.

রাশি অনুযায়ী ঘুম

মেষ =রাশির জাতক-জাতিকারা অতিমাত্রায় সক্রিয় এবং উত্তেজিত। সারাদিন নানা কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখে মেষ। এদের চোখে ঘুম নেই বললেই চলে। ঘুমিয়ে সময় নষ্ট করায় বিশ্বাসী নয়। এরা দেরি করে শুতে যায়। উঠে পড়ে অনেক সকালে।

বৃষ = ঘুম এদের মারাত্মক প্রিয় কাজ। এরা যেখানে-সেখানে যখন-তখন ঘুমিয়ে পড়তে পারে। বৃষ রাশির গ্রহ শুক্র। ফলত, শুক্রের প্রভাবে এরা ঘুমোয় বেশি। সুযোগ পেলে এরা সারাদিন ঘুমোতে পারে।

মিথুন =ঘুমের সমস্যা থাকে মিথুন রাশির জাতক-জাতিকাদের। এরা ইনসমনিয়ার শিকার। জীবনের যাবতীয় সমস্যা এরা রাতে শুতে যাওয়ার সময়ও সঙ্গে করে নিয়ে যায়। ফলত, দুশ্চিন্তায় এদের ঘুম আসতে চায় না। আবার অনেক মিথুনই ঘুম কাতুরে।

কর্কট =মিথুনের মতো কর্কটও ইনসমনিয়ায় ভোগে। কারোর কারোর আবার ঘুম বেশি। কিছু কর্কট জাতক-জাতিকা রাতে দুঃস্বপ্নও দেখে। ভয়ের স্বপ্ন দেখে লাফিয়ে জেগে ওঠে।

সিংহ =কোলবালিশ ছাড়া ঘুমোতে পারে না সিংহ রাশির নারীপুরুষ। এদের ঘুমোতে সময় লাগে। কিন্তু একবার ঘুমোলে চট করে ওঠে না। এরা রাত জেগে থাকতে পারে না। দিনের শেষে চায় পরিপূর্ণ ঘুম।

কন্যা =স্বাস্থ্য ও ঘুম নিয়ে আপোস করে না কন্যা রাশির নারীপুরুষ। এরা ঘড়ি মিলিয়ে ৮ ঘণ্টা ঘুমোনোর পক্ষপাতি। কিন্তু মাঝেমধ্যে ব্যক্তিগত সমস্যা ও অফিসের টেনশন এদের ঠিকমতো ঘুমোতে দেয় না।

তুলা রাশি =এরা সব ব্যাপারে ব্যালেন্স করে চলতে পছন্দ করে। একদিন রাতে ৩ ঘণ্টা ঘুমোলে পরদিন ১২ ঘণ্টা ঘুমিয়ে ক্ষতিপূরণ করে নেয়।

বৃশ্চিক =রহস্য ঘিরে থাকে বৃশ্চিকদের। এদের ঘুমের কোনও নির্দিষ্ট থাকে। যখন-তখন ঘুমিয়ে পড়তে পারে। এরা সারারাত জেগে গুরুত্বপূর্ণ কাজে মগ্ন থাকতে পারে।

ধনু =এরা রোমাঞ্চপ্রিয়। দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়াতে ভালোবাসে। পার্টিপ্রিয়। মাঝেমধ্যে ক্লান্ত হলে লম্বা ঘুম দেয়। চঞ্চল হওয়ার কারণে খুব তাড়াতাড়ি শক্তি হারিয়ে যায়। এরা স্বপ্ন সত্যি করায় বিশ্বাসী।

মকর = খুব উচ্চাকাঙ্ক্ষী স্বভাবের হয় মকর রাশির নারীপুরুষ। কাজে সাফল্য পেলে ভালো ঘুম হয় এদের। বিলাসিতা করতে পছন্দ করে। সুন্দর পালঙ্কে নিদ্রা এদের ভালো লাগে।

কুম্ভ = Early to bed, early to rise-এ বিশ্বাস করে কুম্ভ রাশির নারীপুরুষ। এরা অবাস্তব স্বপ্ন দেখে না। মাঝেমধ্যে এদের ঘুম উড়ে যায়। রাতে শুয়ে জীবনের সমস্যার সমাধান করে কুম্ভ রাশির নারীপুরুষ। তাই ঘুমের বারোটা বেজে যায় সহজে।
মীন = মীনরা ঘুমোতে ও স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসে। আনন্দের সময় মীনদের ঘুমের পরিমাণ কমে যায়। কিন্তু দুঃখ পেলে এরা অনেক ঘুমোতে পারে। তাই মেজাজ এদের ঘুমকে নিয়ন্ত্রণ করে।
================
জল পান করুণ: ঘুম থেকে উঠেই প্রথমে এক গ্লাস জল পান করুন।ঘুম ভাঙলে খাট থেকে উঠে একটু হাটাচলা করুন: ঘুম ভাঙলে খাট থেকে নেমে একটু হাটাচলা করুন। দুই থেকে তিন মিনিট হাটলে ঘুমঘুম ভাবটা কেটে যাবে।ঘরে সূর্যের আলো আসার ব্যবস্থা রাখুন: সকালে যেন ঠিকমত সূর্যের আলো বা রোদ এসে পড়ে। ঘর যত অন্ধকার রাখবেন, ঘুম থেকে উঠতে তত দেরি হবে।

বেঙ্গালুরুর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ মেন্টাল হেলথ অ্যান্ড নিউরো সায়েন্সের(নিমহান্স) ডাক্তারদের

গবেষণায় দেখা গিয়েছে অত্যধিক পরিমাণে ইন্টারনেটের ব্যবহার মানুষের ঘুমের সময় কেড়ে নিচ্ছে প্রতিদিন। আর সেই সময়টা নজর আন্দাজ করার মতো মোটেই নয়। সোশ্যাল নেটওয়র্কিংয়ের নেশা ঘুমের নির্দিষ্ট সময় থেকে ১০০ মিনিট কেড়ে নিচ্ছে আপনার অজান্তেই। শুধু তাই নয়, নিমহান্স-এর সার্ভিস ফর হেলদি ইউজ অফ টেকনলজি ক্লিনিকের করা সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে ইন্টারনেটের নেশার কারণে ঘুম থেকে উঠতেও দেরি হচ্ছে প্রায় ৯০ মিনিট।

ডাক্তারদের মতে দীর্ঘদিন ঘুমের সমস্যা চলতে থাকলে দেখা দিতে পারে হৃদরোগ এবং অ্যাংজাইটির সমস্যা। ২০১৫ সালে গুরগাঁও-এর একটি বেসরকারি হাসপাতালের করা সমীক্ষায় দেখা গিয়েছিল, যে সব কম বয়সী রোগী হার্ট অ্যাটকের সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তাদের মধ্যে ৯০ শতাংশই পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমোতেন না।

এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার একটাই উপায়। ঘুমাতে যাওয়ার কিছুক্ষণ আগেই মোবাইল, ল্যাপটপ কিংবা ট্যাব বন্ধ করে দেওয়া। এবং প্রয়োজনের বাইরে যতটা সম্ভব সোশ্যাল অ্যাপ থেকে দূরে থাকা।

কিছু খাবার রয়েছে, যা আমাদের ঘুমের সাহায্য করে-

১) ওট, ওটকেক, ব্রাউন রাইস প্রভৃতি খাবার আমাদের শরীরে কার্বোহাইড্রেটের মাত্রা বজায় রাখে। এতে আমাদের এনার্জি বাড়ে। এর ফলে আমাদের শরীরে ঘুমের চাহিদা বাড়ে।

২) হাই প্রোটিন জাতীয় খাবার যেমন, মাছ, মাংস, বিনস প্রভৃতি আমাদের ঘুমে সাহায্য করে।

৩) কুমড়োর বীজ আমাদের ঘুমে খুব সাহায্য করে। কুমড়োর বীজে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন আর ভিটামিন রয়েছে। আমাদের শরীরের অনেক উপকার করে এটি।

৪) মিনারেল, পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস এবং সোডিয়াম ভরপুর রয়েছে নারকেলের জলে। বলা হয়, নারকেলের জল শরীরকে ঠাণ্ডা রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি ঘুমেরও সহায়ক এই নারকেলের জল।

৫) হার্বাল টি বা ভেষজ চা-ও আমাদের শরীরের পক্ষে খুবই উপকারি।

সুস্থ শরীরের চাবিকাঠি হল বিনিদ্র ঘুম। ঘুম ঠিকমতো না হলেই মেজাজ খিটখিটে। কাজে মন নেই। খেতে অনীহা। সারা দিনটাই মাটি। কিন্তু জানেন কি, আপনার আরামের ঘুমের শত্রু কারা? আমরা রোজ যে খাবার খাই, তার মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে ঘুমের সেসব শত্রুরা।

ঘুমের আগে কোন খাবারগুলি একদমই খাওয়া উচিত নয়।

১) রেড মিট- BMR রেট বাড়িয়ে শরীরের তাপ বাড়িয়ে দেয়। ফলে গাঢ় ঘুম আসে না।

২) শাকসবজি- সবুজ শাকসবজিতে যেমন দেহের পুষ্টি হয়, তেমনই শাকসবজিতে থাকে প্রচুর ফাইবার যা ধীরে পরিপাক হয়, ফলে ঘুম আসতে দেরি হয়।

৩) চিপস ও স্ন্যাকস- ভাজাভুজিতে প্রচুর পরিমাণে মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট থাকে যা ঘুমে সমস্যা তৈরি করে।

৪) পাস্তা- অত্যন্ত ফ্যাটি খাবার। ঘুমের সময় দেহের ওজন বাড়িয়ে দেয়।

৫) আইসক্রিম- প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট ও সুগার থাকায় শরীরে ক্যালোরির পরিমাণ বেড়ে যায়।

৬) পিত্জা- পাস্তার মতোই ফ্যাটি খাবার। ঘুমের সময় হৃদস্পন্দন অনিয়মিত করতে পারে। ঘুমের আগে তাই না খাওয়াই ভালো।

৭) সেরেল- একবাটি দুধে কর্নফ্লেক্স ফেলে খাওয়া সকালে আদর্শ ব্রেকফাস্ট হতে পারে, কিন্তু রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে একদম নয়। অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেটে ঘুম আসার পক্ষে বাধা।

৮) চকোলেট- কফির মতো চকোলেটও ‘চটকে’ দেবে আপনার ঘুম। কারণ, চকোলেটের ক্যাফাইন।

৯) অ্যালকোহল- ঘুমের শত্রু অ্যালকোহল। BMR বাড়িয়ে দেয় শরীরের।

১০) লঙ্কা- একদিকে কার্বোহাইড্রেট, অন্যদিকে ক্যালোরি। ফলে ঘুম আসার পক্ষে অন্তরায়।

ঘুম ও খাওয়া দুটোই যখন স্বাভাবিক থাকে তখন শরীরে কর্মক্ষমতাও অনেক বেশি থাকে। তাহলে জেনে নিন শরীরের ওজন কমাতে ঘুম কতটা সহায়ক।

অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমায় : অনেক সময় অনিদ্রা বা বিষণ্নতার কারণে মাঝরাতে বেশি খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। তবে রাতে পর্যপ্ত পরিমাণে ঘুমের মাধ্যমে এ প্রবণতা কমানো সম্ভব। আর এর ফলে শরীরের ওজনও নিয়ন্ত্রেণে থাকে।

মেদ কমাতে সাহায্য করে : ওজন কমাতে শুধু খাবারের পরিমাণ কমালেই হবে না সেই সঙ্গে চাই পর্যপ্ত পরিমাণে ঘুম। কারণ আপনার শরীর যখন ক্ষুধার্ত থাকবে তখন সব ধরনের খাবারের বেশির ভাগ অংশই মেদে পরিণত হয়ে জমতে থাকে।এই অবস্থা তখনই হবে যখন আপনি কম খাবেন এবং কম ঘুমাবেন।

ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে : পর্যপ্ত পরিমাণে ঘুম ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।আপনার যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম হয় তাহলে আপনার ক্ষুধাও থাকবে স্বাভাবিক।রাতে নিয়মিত ৮ ঘণ্টার ঘুম খুবই আবশ্যক।

ঘুম ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক : এক গবেষণায় দেখা গেছে রোজ এক সময় ঘুমালে এবং উঠলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।আবার ৬ ঘণ্টার কম বা ৮ ঘণ্টার বেশি ঘুমালে দু’টোই শরীরের ওজনের ওপর প্রভাব ফেলে।

হজমে সাহায্য করে : ঘুম শরীরের হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া ঘুম শরীর সুস্থ্য রাখতে ও ক্যালোরি পোড়াতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

ঘুম ঠিক মতো না হলে আরও কী কী সমস্যা হতে পারে -

১. ঠিক মতো ঘুম না হলে ত্বকের রোগের আশঙ্কা বাড়ে:
যেমনটা আগেও আলোচনা করা হয়েছে, রাতে কম করে ৭-৮ ঘন্টার ঘুম না হলে সারা শরীরে প্রদাহ দেখা দেয়। বাদ যায় না ত্বকও। ফলে ড্রাই স্কিন, ব্রণ, চুলকানি, অ্যালার্জি, ইরিটেশন ডার্মাটাইটিস সহ একাধিক ত্বকের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। ফলে ত্বকের সৌন্দর্য পালায় কোন দূর দেশে।

২. ত্বক তার ঔজ্জ্বল্য হারায়:
আমাদের ত্বকের সৌন্দর্য অনেকাংশেই নির্ভর করে কোলাজেন এবং হায়ালিউরনিক অ্যাসিডের উপর। যখনই আমাদের ঠিক মতো ঘুম হয় না, তখনই এই দুটি উপাদানের মাত্রায় হের ফের ঘটে। যার সরাসরি প্রভাব পরে ত্বকের উপর।


৩. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পর্কিত ত্বকের রোগ হয়:
ঠিক মতো ঘুম না হলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায়। ফলে নানাবিধে রোগের প্রকোপ যেমন বৃদ্ধি পায়, তেমনি একজিমা এবং সরিয়াসিসের মতো ত্বকের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও বাড়ে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণা পত্র অনুসারে যারা ক্রনিক সোরিয়াসিসে আক্রান্ত হন, তাদের হার্ট অ্যাটাকের সম্ভবনাও থাকে। এবার বুঝতে পারছেন তো রাত্রিকালীন ঘুম কতটা জরুরি।

৪. ত্বক শুষ্ক হতে থাকে:
পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ত্বকের অন্দরে জলের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে চোখের নিচে ফোলা ভাব, ডার্ক সারকেল এবং ড্রাই স্কিনর মতো অসুবিধা দেখা দেয়। কিছু ক্ষেত্রে তো ত্বক এতটাই ড্রাই হয়ে যায় যে চামড়া উঠতে শুরু করে। ফলে সৌন্দর্য একেবারে কমে যায়।

৫. ত্বকের বয়স বেড়ে যায়:
গভীর ঘুমের সময় আমাদের ত্বকের ক্ষতিগ্রস্থ কোষগুলি নিজেদের চিকিৎসা করার সুযোগ পায়। ফলে স্কিন প্রবলেম হওয়ার আশঙ্কা কমে। আর যখন ঘুম ঠিক মতো হয় না, তখন ত্বকের ক্ষতিগ্রস্থ কোষগুলি নিজেদের খেয়াল রাখার সুযোগই পায় না। ফলে ত্বকের বয়স বাড়তে শুরু করে।
ঘুম তখনই ঠিক মতো হবে, যখন এই নিয়মগুলি মেনে চলবেন:

ঘুম তখনই ঠিক মতো হবে, যখন এই নিয়মগুলি মেনে চলবেন:
১. রাতের খাবার দেরি করে খাবেন না একেবারেই।
২. সারা দিনে কম করে ৩-৪ লিটার জল পান জরুরি।
৩. ঘর অন্ধকার করে শোবেন।
৪. ঘুমতে যাওয়ার আগে ভুলেও মোবাইল ঘাঁটবেন না, টিভিও দেখবেন না।
৫. বিছানার চাদর রোজদিন পরিষ্কার করবেন।
৬. ঘুমতে যাওয়ার আগে পারফিউম বা ঐ জাতীয় সুগন্ধি ব্যবহার করবেন না।

বেশি ঘুমানোর কারণে যেসব সমস্যা হতে পারে -

হার্টের সমস্যা

বর্তমানে হার্ট অ্যাটাকে মুত্যুর সংখ্যা খুবই বেড়ে গিয়েছে৷ যারা দিনে ৮ ঘণ্টার বেশি ঘুমান তাদের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা ৩৪ শতাংশ বেড়ে যায়৷ তাই অত্যাধিক ঘুমালে আজ থেকে চেষ্টা করুন ঘুমের পরিমাণ কমানোর৷

স্থুলতা

বর্তমানে এই সমস্যা ক্রমবর্ধমান৷ কম ঘুমালে যেমন এই সমস্যা দেখা দিতে পারে, ঠিক তেমনই প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ঘুমালেও এই সমস্যা হয়৷ বেশি ঘুমালে শরীরের কোনো মুভমেন্ট হয় না ফলে ক্যালোরি বার্ন হয় না যার ফলে অতিরিক্ত মেদ জমে৷ বেশি না ঘুমিয়ে এক্সারসাইজ করুন এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন৷

ডায়াবেটিস

বেশি ঘুমালে রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যায়৷ যার ফলে টাইপ টু ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল৷ তাছাড়া স্থুলতা ও ডায়াবেটিস হাত ধরাধরি করে চলতে পছন্দ করে৷ তাই সাবধান!

দুর্বল মস্তিষ্ক

খুব বেশি ঘুম আপনার চিন্তাশক্তি দুর্বল করে দেয়৷ ফলে কোনো কিছু মনে রাখতে না পারা, মাঝে মধ্যেই ভুলে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়৷ সবচেয়ে বড় বিপত্তি হল কনসেনট্রেশনের অভাব দেখা দেয়, যার ফলে কলেজ হোক বা অফিস সব জায়গাতেই অসুবিধা হয়৷

আয়ু কমে

ভয়ানক হলেও সত্যি এটাই৷ অত্যধিক ঘুম আপনার আয়ু কমিয়ে দিচ্ছে৷ রোগ না হলেও যারা বেশি ঘুমান তারা অন্যদের তুলনায় তাড়াতাড়ি মারা যান৷ মধুমেহ, হূদরোগের মতো সমস্যায় মারা যাওয়া খুবই স্বাভাবিক৷

ডিপ্রেশন

যারা বেশি ঘুমান তাদের মুড সুইং খুব বেশি হয়৷ ডিপ্রেশনের পরিমাণও তাদের বেশি হয়৷ তাই বেশিও না কমও না, ঘুম সবসময় দিনে ৬ - ৭ অথবা ৭-৮ ঘণ্টা

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180531101028