• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Tuesday, July 3rd, 2018

Astro Palmist Numerology Center

মুক্তার গুনাবলী

মুক্তার গুনাবলী

*মুক্তার গুণাবলী, প্রয়োগবিধি ও মুক্তার দ্বারা বিভিন্ন রোগ নিরাময়*
রোগ-- মুক্তা সাধারণতঃ ঠাণ্ডা এবং এ থেকে ঠাণ্ডা রশ্মি নির্গত হয় ৷ গরম প্রযুক্ত পিত্ত, রৌদ্র ও সূর্যের গরম রশ্মির আধিক্য থেকে উৎপন্ন যেসব রোগ হয়, মুক্তার সাহায্যে সেইসব রোগ দূর হয় ৷ রক্ত সংক্রান্ত সব রোগ হলে চাঁদের কিরণ এবং মুক্তার কিরণ বিশেষ প্রভাব বিস্তার করে৷ যদি রোগীর মধ্যে গরমের আধিক্য হয়, গরম ঔষধ ও গরম খাদ্য খেয়ে কষ্ট বেড়ে যায়, তাহলে চাঁদ এবং মুক্তা থেকে নির্গত ঠাণ্ডা রশ্মি, রোগীর অত্যন্ত উপকার করে৷ চাঁদ এবং মুক্তা মস্তিস্ক ও স্নায়ু সংস্থানকে নিয়ন্তিত করতে অত্যন্ত শক্তিশালী । রোগীর জন্মকুণ্ডলীতে অর্থাৎ রাশিতে যদি চন্দ্র দুর্বল হয় এবং চাঁদের কুদৃষ্টি থাকে, তাহলে তার মাথার গোলমাল দেখা দেয় ৷ এইসব ক্ষেত্রে মুক্তার দ্বারা তৈরী ঔষধ মুক্তাভস্ম খাওয়ালে এবং মুক্তা ধারণ করলে রোগ দূর হয় । জ্যোতিষ শাস্ত্রমতে মুক্তাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ রত্ব বলা হয়েছে৷ সেই কারণেই হাজার বছর ধরে মানুষ মুক্তা ধারণ করে আসছে৷ মুক্তার সঙ্গে চাঁদের বিশেষ সম্বন্ধ আছে৷ কর্কট রাশি (cancer) যাদের, তারা মুক্তা ধারণ করলে খুবই সুফল পায় | মুক্তা মানুষের সাংসারিক চিন্তাধারাকে নিয়ন্তিত করে৷ মুক্তাকে সুন্দরতা, পবিত্রতা, পাপহীনতা ও শান্তির প্রতীক মনে করা হয় । হেকিম ও বৈদ্যগণ মুক্তাকে বিভিন্ন রোগ আরোগ্য করার জন্য মুক্তাভন্ম রূপে প্রয়োগ করেন৷ মুক্তা পেষণ করে খাওয়ালে, মন্তিস্কের চাঞ্চল্য, স্নায়ু দুর্বলতা,ভীতিভাব,দৃষ্টিশক্তিহীনতা দূর হয।মুক্তাকে হৃদয়, দেহ, পুরুষত্বশক্তি, স্বাস্থ্য প্রভৃতির ঔষধরূপে ব্যবহার করা হয়৷ এইসব রোগে মুক্তাভস্ম, মুক্তা পাক প্রভৃতি প্রয়োগ করা হয়৷
আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের মতে মুক্তা ঠাণ্ডা-- হৃদয়, মস্তিষ্ক, যকৃৎ প্রভৃতিকে শক্তিশালী করে তোলে৷ পুরুষত্ব, স্বাস্থ্য প্রভৃতি ঠিক রাখে৷ রক্ত, পিত্ত অতিশার প্রভৃতিতে বিশেষ ফল দান করে। রক্ত বন্ধ করতে এবং মুখ থেকে রক্ত বের হলে মুক্তা উপকার করে দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে ক্ষয়রোগে এবং জ্বরে শারীরিক ও মানসিক দুর্বলতা, অতিসার, হাঁপানী এবং অন্যান্য রোগে অদ্ভুত উপকার করে৷ যে সব ব্যক্তির হৃদয় দুর্বল, বুক ধড়ফড় করে, তাদের মুক্তাধারণ করা উচিত৷ লিউকোরিয়া অর্থাৎ প্রদর রোগেও মুক্তা উপকার করে৷ যেসব মানুষ সমুদ্রে কাজ করে, যদি সে আংটিতে মুক্তা ধারণ করে, তাহলে তার সমুদ্রে ডোবার ভয় থাকে না। এর প্রভাবে ভয়ঙ্কর সামুদ্রিক জন্তু ধারণকারীর কাছে আসে না৷ আয়ুর্বেদে মুক্তাকে মধুর, শীতল, চক্ষুরোগীর সাহায্যকারক বলা হয়েছে৷ এতে দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পায় ৷ বিষের প্রভাব নাশ করে ৷ কাশি ও ক্ষয়রোগ দূর করে৷ এতে বীর্য দোষ দূর হয়, পুরুষত্ব, শারীরিক, মানসিক ও স্নায়বিক দুর্বলতা নাশ করে৷ বাত, পিত্ত রোগীর রোগ দূর করে ৷ অজীর্ণ, শরীরে জ্বালা নিবারণ করে ৷ মুক্তার হার পরলে দেহের জ্বালা ও গ্রীষ্মের আধিক্য দূর করে৷ যাদের চন্দ্র দুর্বল, তাদের মুক্তা
ধারণ কর্তব্য |
মুক্তা মধুমেহ, জলােদর, গোদ, মূত্রাশয়ের রোগ, প্রস্রাবের জ্বালা-যন্ত্রণা, কামলা রোগ তথা কুসংসর্গে পড়া, ভ্রষ্টাচার, অধিক মদ্যপান প্রভৃতি কু-অভ্যাস দূর করে ৷ উপরিউক্ত রোগসমূহ চন্দ্র দুর্বল হলে হয়ে থাকে|
*মুক্তা ধারণের নির্দেশ* ---
যে সব ব্যক্তির জন্ম কুণ্ডলীতে চন্দ্রের কুদৃষ্টি দেখা যায় বা চন্দ্র দুর্বল হয় অথবা উপরিউক্ত রোগ সমূহের কোনও রোগ দ্বারা আক্রান্ত হয়, তারা সোমবার সন্ধ্যার সময় চাঁদ উঠলে মুক্তা গলায় বা হাতে বেঁধে রাখবেন বা সোনার আংটিতে বসিয়ে ধারণ করবেন। মুক্তার তৈরী পরমাণু শক্তিদাতা ঔষধ--- মুক্তা এক থেকে দু'রতি নিয়ে তাকে রেক্টিফায়েড স্পিরিটে এক সপ্তাহ রেখে দিন৷ তারপর ওতে মিল্ক সুগারের বড়ি দিয়ে ভিজিয়ে নিন৷ এই ঔষধের দ্বারা উপরিউক্ত রোগ আরোগ্য হয়।এক রতি মুক্তোতে প্রস্তুত ঔষধ লক্ষ লক্ষ রোগীকে আরোগ্য করা যায় ৷
*ঔষধের জন্য মুক্তা-* - খাবার ঔষধ, চোখের ঔষধ, ভস্ম ও মুক্তাপাক, মুক্তা থেকে পরমাণু শক্তিযুক্ত হোমিওপ্যাথিক ঔষধ তৈরি করার জন্য বসরা ও ফারস এর খাড়ির মুক্তা ব্যবহার করা উচিত । এগুলিকে সর্বোত্তম মুক্তা বলা হয় মুক্তাকে কাটিং চুল উপড়ে পড়ে থাকে তাকে ও ঔষধ প্রয়োগের ব্যবহার করা হয় এই চূর্ণ দামেও সস্তা ঔষধ প্রস্তুতির জন্য দুধিয়া মুক্তা খুবই উপযুক্ত এসব মূল্যবান মুক্তারা ঔষধ তৈরি করলে মুক্তার মতো লাভ হয় ইনজেকশন ধারা যে কৃত্রিম মুক্তা তৈরি হচ্ছে তাকে ঔষধের ব্যবহার করা যায়।
*মুক্ত শুদ্ধ করার নিয়ম* ---আয়ুর্বেদশাস্ত্র মতে মুক্তাকে শুদ্ধ করার জন্য নিম্নলিখিত নিয়ম পালন করতে হবে।
*১)* মাটির হাঁড়িতে মুক্তা রেখে আছে বসিয়ে গরম করুন। যখন হাঁড়ি ও মুক্তা গরম হয়ে যাবে তখন নামিয়ে ঘীগ্ বার রস দিলে ই মুক্তা শুদ্ধ হবে।
*২)* উপরিউক্ত ভাবে গরম করে রসে ডুবিয়ে এরপর সাতবার চওলাই রসে ডুবিয়ে নিলেই শুদ্ধ হবে।
*রোগে মুক্তা প্রয়োগ_----*
স্মৃতিশক্তি হ্রাস উচ্চরক্তচাপ, স্নায়ুবিক দুর্বলতা পাগলামি, দেহে ক্যালসিয়াম কম ,হৃদয় দুর্বলতায় নিম্নলিখিত বিধিতে রোগীকে মুক্তা খাওয়াতে পারেন। বিশুদ্ধ মুক্তাকে ময়দার মত পোষণ করে, ১১ দিন পর্যন্ত কেওড়া বা গোলাপ জলের সঙ্গে খলে নাড়তে থাকুন। শুকনো হয়ে গেলে ছেকে শিশিতে ভরে রাখুন। মাত্রা ১/২রতি অর্থাৎ ১ গেন। দিনে দু'তিনবার খাওয়াবেন।
(২) বৈদ্য চিন্তামণি পুস্তকে মুক্তা শোধন করার সম্বন্ধে বলা হয়েছে যে, কাজী আমানি তৈরি করুন পাতিলেবুর রস বা গোমূত্রের একটি পাত্রে নিয়ে তাতে মুক্তা রেখে একরাত্রি ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন বার করে ধুয়ে নিয়ে কাজী আমানিতে বেশ করে রগড়ে নিন । এর ফলে মুক্তা শুদ্ধ হয়ে যাবে। তারপর এই শোধিত মুক্তাকে সাদা কন্ঠ কারীর শেকড়ের রসের সঙ্গে খলে পিষে, একটি মাটির পাত্রে রেখে ওপরে ঢাকা দিয়ে এবং মাটির প্রলেপ দিয়ে বন্ধ করে ভস্ম তৈরিকরুন। তারপর পিসে নিয়ে কাপড়ে ছেঁকে নিন।
*মাত্রা_* এক থেকে দু রতি দিনে দুবার প্রযোজ্য ।
উপকারিতা (১) কাশি, ক্ষয়রোগ, মূত্রাশয় সম্বলিত রোগ,স্বাস্থ্য প্রভৃতির দুর্বলতা ও রোগে উপকার করে।
(২) মুক্তাকে জলে ঘষে তার প্রলেপ দিলে কুষ্ঠের এর ক্ষত আরোগ্য হয়।
(৩) মুক্তাকে গোলাপের নির্যাস এর সঙ্গে ঘষে সুরমার মতো তৈরি করে নিন। একে চোখের সুরমার মতো লাগালে চোখের দৃষ্টি বৃদ্ধি হয়।
(৪) মুক্তার ভস্মকে গিলোয়ের রসের সঙ্গে খাওয়ালে দেহের জ্বালা কমে। শারীরিক ও মানসিক এবং পুরুষত্ব, স্বাস্থ্য ভাল হয় দেহের শক্তি বৃদ্ধি হয়। তাছাড়া পুরাতন রোগ অধিক সম্ভব ও অধিক বীর্যপাত কারণে উৎপন্ন দুর্বলতা দূর হয়।
*মাত্রা*__মুক্তা ভস্ম আধরতি(১ গ্রেন ) মধু বা মাখন সহ দিনে ২-৩ বার খেতে দিন তাহলে যথেষ্ট উপকার পাবেন। তাছাড়া উপরিউক্ত রোগসমূহের ও উপকার করে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180703072629