• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Monday, July 9th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

জ্যোতিষশাস্ত্রে নক্ষত্র ,গন,দশা বিচার

জ্যোতিষশাস্ত্রে নক্ষত্র ,গন,দশা বিচার

জ্যোতিষশাস্ত্রে নক্ষত্র ,গন,দশা বিচার

যে বারটি রাশির কথা আগে বলা হয়েছে, সে গুলি বেষ্টন করে ২৭ টি নক্ষত্র রয়েছে। ৩৬০ ডিগ্রিতে যদি ২৭ টি নক্ষত্র থাকে তবে এক একটি নক্ষত্রের ব্যপ্তি ১৩ ডিগ্রি ২০ মিনিট করে অর্থাৎ মেষরাশির শুরু থেকে ১৩ ডিগ্রি ২০ মিনিট অন্তর পর পর একটি করে নক্ষত্র রয়েছে। নক্ষত্রগুলির নাম ও সংখ্যা হ'ল - অশ্বিনী (১); ভরণী (২); কৃত্তিকা (৩); রোহিণী (৪); মৃগশিরা (৫); আর্দ্রা (৬); পুনর্বসু (৭); পুষ্যা (৮); অশ্লেষা (৯); মঘা (১০); পূর্বফাল্গুনী (১১); উত্তরফাল্গুনী (১২); হস্তা (১৩); চিত্রা (১৪); স্বাতী (১৫); বিশাখা (১৬); অনুরাধা (১৭); জ্যেষ্ঠা (১৮); মূলা (১৯); পূর্বাষাঢ়া (২০); উত্তরাষাঢ়া (২১); শ্রবণা (২২); ধনিষ্ঠা (২৩); শতভিষা (২৪); পূর্ব্বভাদ্রপদ (২৫); উত্তরভাদ্রপদ (২৬); রেবতী (২৭)।

এই ২৭ টি নক্ষত্রের প্রত্যেকটির একটি করে অধিপতি গ্রহ আছে। এই গ্রহগুলির ক্রম হ'ল - কেতু, শুক্র, রবি, চন্দ্র, মঙ্গল, রাহু, বৃহস্পতি, শনি ও বুধ। অর্থাৎ ১ম নক্ষত্র অশ্বিনীর অধিপতি গ্রহ কেতু; ভরণী নক্ষত্রের অধিপতি গ্রহ শুক্র; কৃত্তিকার অধিপতি রবি - এই ভাবে চলে ৯ নং নক্ষত্র অশ্লেষার অধিপতি উপরি উক্ত ক্রমে ৯ম গ্রহ বুধ। এরই পুনরাবৃত্তি হবে। অর্থাৎ ১০ নং নক্ষত্র মঘার অধিপতি আবার কেতু, পূর্ব্বফাল্গুনীর শুক্র - এই ভাবে চলে ১৮ নং নক্ষত্র জ্যেষ্ঠার অধিপতি আবার ৯ম গ্রহ বুধ। এই নিয়ম অনুযায়ী মূলার ( ১৯ নং নক্ষত্র ) অধিপতি কেতু এবং সবশেষে রেবতীর ( ২৭ নং নক্ষত্র ) অধিপতি বুধ।

প্রাচীন জ্যোতিষী সত্যাচার্যের মতে , একটি নির্দিষ্ট ঘটনা কখন ঘটবে সেটা বের করার জন্য ঐ ঘটনার সঙ্গে সম্বন্ধ যুক্ত গ্রহ কোন নক্ষত্রে অবস্থান করছে সেটা জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ| আগেই বলা হয়েছে এক একটি নক্ষত্রের বিস্তৃতি ১৩ ডিঃ ২০ মিঃ করে। অতএব মেষের প্রথম ১৩ ডিঃ ২০ মিঃ অশ্বিনী নক্ষত্রের স্থান; পরের ১৩ ডিঃ ২০ মিঃ ভরণী নক্ষত্র। মেষের ( মোট ৩০ ডিগ্রি ) আর বাকি রইল ৩ ডিঃ ২০ মিঃ। এই ৩ ডিঃ ২০ মিনিট ও পরের রাশি বৃষের ১০ ডিগ্রি এই মোট ১৩ ডিঃ ২০ মিঃ পরের নক্ষত্র কৃত্তিকার স্থান। এই ভাবে এগোলে বোঝা যায়, প্রতিটি রাশিতে ৩ টি করে নক্ষত্র পড়েছে। কোন জাতকের কোষ্ঠিতে কোন গ্রহ কোন নক্ষত্রে আছে সেটা এখন বোঝা সহজ। ধরা যাক কারও জন্ম সময়ে রবি মেষের ১০ ডিগ্রিতে অবস্থান করছে। তবে তার রবি আছে ১ নং অশ্বিনী নক্ষত্রে। যদি কারও বৃহস্পতি সিংহের ২০ ডিগ্রিতে থাকে, তবে তার বৃহস্পতির অবস্থান ১১ নং পূর্ব্বফাল্গুনী নক্ষত্রে। এই ভাবে সব গ্রহের নক্ষত্রসংখ্যা বের করতে হবে। কোনও একটি কোষ্ঠী পরীক্ষা করলে, গ্রহের উপরে যে সংখ্যাগুলির উল্লেখ দেখা যায় সেটা হল নক্ষত্রসংখ্যা। প্রতিটি নক্ষত্রের বিস্তৃতি ১৩ ডিগ্রি ২০ মিনিট। এটাকে ৪ ভাগে ভাগ করলে প্রতিটি ভাগ ৩ ডিগ্রি ২০ মিনিট করে নক্ষত্রের এক একটি পাদ ; অর্থাৎ প্রতিটি নক্ষত্রকে ৪ টি পাদে ভাগ করা যায়, প্রতি পাদের বিস্তৃতি ৩ ডিগ্রি ২০ মিনিট করে।

নক্ষত্রের বৈশিষ্ট্য ও প্রভাব সম্বন্ধে জ্যোতিষশাস্ত্রে সবিস্তারে কিছু বলা নেই। তবে একটি গ্রহ যে নক্ষত্রে আছে, রাশিচক্রে তার অধিপতির অব্স্থান ও গুণাগুণের উপর নির্ভর ক'রে অনেক সময়েই বিচার করা হয়। কোন কোন জ্যোতিষী মুলতঃ নক্ষত্রের উপরে নির্ভর করেই ফলাফল বলেন। এটাই নক্ষত্র জ্যোতিষ (stellar astrology)।

গণ নির্ণয়

বিয়ের ব্যাপারে একটা কথা প্রায়ই শোনা যায়। পাত্র বা পাত্রীর কি গণ? গণ তিন রকম হয়। দেবগণ, নরগণ, দেবারিগণ বা রাক্ষসগণ। কি গণ সেটা নির্ভর করবে পাত্র বা পাত্রীর কোষ্ঠীতে চন্দ্র কোন নক্ষত্রে রয়েছে তার উপরে। চন্দ্র যে যে নক্ষত্রে থাকলে ঐ তিন গণ হয় সেটা নীচে দেওয়া হল।

দেবগণ - অশ্বিনী, মৃগশিরা, পুনর্বসু, পুষ্যা, হস্তা, স্বাতী, অনুরাধা, শ্রবণা ও রেবতী।
নরগণ - ভরণী, রোহিণী, আর্দ্রা, পূর্বফাল্গুনী, উত্তরফাল্গুনী, পূর্ব্বাষাঢ়া, উত্তরাষাঢ়া, পূর্বভাদ্রপদ ও উত্তরভাদ্রপদ।
রাক্ষসগণ - কৃত্তিকা, অশ্লেষা, মঘা, চিত্রা, বিশাখা, জ্যেষ্ঠা, মূলা, ধনিষ্ঠা ও শতভিষা।

৪র্থ অনুচ্ছেদে চিত্র ২(ক) তে দেখান জন্মকুণ্ডলীতে চন্দ্র ৯ নম্বর নক্ষত্রে রয়েছে। ৯ নম্বর হল অশ্লেষা নক্ষত্র। অতএব এই জাতকের গণ হল রাক্ষসগণ।

বিংশোত্তরী দশা নির্ণয়

প্রতিটি মানুষ জন্মের সময় থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত কয়েকটি দশা অন্তর্দশা ইত্যাদি ভোগ করে। এগুলির এক একটি নির্দিষ্ট সময় আছে। কোন সময়টা কেমন যাবে, সেটা শুধু তার কোষ্ঠিতে গ্রহের অবস্থানের উপর নির্ভরশীল নয়। সেই সময়ে কোন দশা অন্তর্দশা সে ভোগ করছে সেটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ গ্রহ শুভ বা অশুভ থাকলেও একটি নির্দিষ্ট সময় ছাড়া সেগুলি ঠিক সেভাবে ফল দেয় না। জ্যোতিষশাস্ত্রের বইতে অনেক রকম দশার কথা বলা আছে - বিংশোত্তরী, অষ্টোত্তরী ইত্যাদি। এদের মধ্যে বিংশোত্তরী দশাই অধিকাংশ জ্যোতিষী মেনে চলেন বলে সেটাই এখানে ব্যাখ্যা করা হবে।

প্রথমেই জানতে হবে যে প্রতিটি গ্রহের জন্য একটি দশাকাল নির্দ্দিষ্ট আছে। সেগুলি হল - কেতু ৭ বছর, শুক্র ২০ বছর, রবি ৬ বছর, চন্দ্র ১০ বছর, মঙ্গল ৭ বছর, রাহু ১৮ বছর, বৃহস্পতি ১৬ বছর, শনি ১৯ বছর ও বুধ ১৭ বছর। সব গুলি সময় যোগ করলে মোট হয় ১২০ বছর। সেই জন্যই এই দশা পদ্ধতির নাম বিংশোত্তরী।

এই দশা নাক্ষত্রিকী, অর্থাৎ জন্ম সময়ে চন্দ্র যে নক্ষত্রে অবস্থান করছে তার উপর নির্ভর করেই দশা নির্ণয় করা হয়। একটি উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা করা যাক। ধরা যাক, কোনো ব্যক্তির জন্মসময়ে চন্দ্র মকর রাশির ২৮ ডিগ্রিতে অবস্থান করছে। তা হলে চন্দ্র ২৩ নং ধনিষ্ঠা নক্ষত্রে অবস্থিত। এখন জানা আছে ২৩ নং নক্ষত্র ধনিষ্ঠার অধিপতি গ্রহ মঙ্গল। অতএব বুঝতে হবে ঐ ব্যক্তির মঙ্গলের দশায় জন্ম।

মঙ্গলের মোট দশাকাল ৭ বছর। এই ৭ বছরের কতটা সময় অতিক্রান্ত হয়ে গেছে এবং আরও কতটা সময় তাকে ভোগ করতে হবে (balance of dasha) সেটা বের করতে হবে। ধনিষ্ঠা নক্ষত্র মকরের ২৩ ডিঃ ২০ মিঃ থেকে আরও ১৩ ডিঃ ২০ মিঃ অর্থাৎ কুম্ভের ৬ ডিঃ ৪০ মিঃ অবধি বিস্তৃত। যেহেতু চন্দ্র মকর রাশির ২৮ ডিগ্রিতে অবস্থিত, অতএব সেটা ধনিষ্ঠার ৪ ডিঃ ৪০ মিঃ পথ জন্মের আগেই অতিক্রম করে এসেছে। আর বাকি থাকে ( ১৩ ডিঃ ২০ মিঃ - ৪ ডিঃ ৪০ মিঃ ) ৮ ডিঃ ৪০ মিঃ পথ। চন্দ্রের দশা যেহেতু ১০ বছর; তা হলে ১৩ ডিঃ ২০ মিনিটের জন্য ১০ বছরের ধার্য হলে, ৮ ডিঃ ৪০ মিনিটের জন্য কত সময় ? সেটা দাঁড়াবে ৪ বছর ৬ মাস ১৮ দিন। অতএব সেই জাতকের মঙ্গলের দশায় জন্ম এবং তার ভোগ্য দশা ( balance of Mars dasha ) মঙ্গলের ৪ বছর ৬ মাস ১৮ দিন। মঙ্গলের দশা কেটে গেলে তার পর ভোগ্য রাহুর দশা - যেটা হল ১৮ বছরের। এই ভাবে পর পর চলবে।

অন্তর্দ্দশা ও প্রত্যন্তর্দ্দশা গণনা

এক একটি দশার সময়কাল বেশ দীর্ঘ। এর মধ্যে অনেক ঘটনাই ঘটতে পারে। সেইজন্য একটি দশাকে আরও ভাগ করা হয়। একে বলে অন্তর্দ্দশা। যে কোনো গ্রহের অন্তর্দ্দশা সেই গ্রহ থেকে শুরু হয়। উদাহরণ স্বরূপ মঙ্গলের অন্তর্দ্দশা এইরকম - মঙ্গল-মঙ্গল; মঙ্গল-রাহু; মঙ্গল-বৃহস্পতি; মঙ্গল-শনি; মঙ্গল-বুধ; মঙ্গল-কেতু; মঙ্গল-শুক্র; মঙ্গল-রবি ও মঙ্গল-চন্দ্র। বোঝাই যাচ্ছে এই অন্তর্দ্দশাগুলি গ্রহের ক্রমিক সংখ্যা অনুযায়ী ঘুরে আসছে। উক্ত প্রতিটি অন্তর্দ্দশার একটা সময়সীমা আছে। সেটা হিসাব করা খুব সহজ। বিংশোত্তরী দশার মোট ১২০ বছরের মধ্যে মঙ্গলের জন্য নির্দ্দিষ্ট ৭ বছর। অতএব মঙ্গল-মঙ্গল অন্তর্দ্দশার সময় ( ৭x৭ ) / ১২০ বছর বা ৪ মাস ২৭ দিন। মঙ্গল-রাহু অন্তর্দ্দশার সময় কত ? রাহুর জন্য নির্দ্দিষ্ট ১৮ বছর, অতএব মঙ্গল-রাহু হবে ( ৭x১৮ ) /১২০ বছর বা ১ বছর ১৮ দিন। এইভাবে এগোতে হবে। তবে বাস্তব ক্ষেত্রে কোনো জন্ম-কুণ্ডলী তৈরী করে দশা-অন্তর্দ্দশা নির্ণয়ের জন্য এত হিসাব করার প্রয়োজন নেই। সবই chart করে ephemeris এ দেওয়া আছে। সেখান থেকে দেখে নিলেই হ'ল।

এই অন্তর্দ্দশারও আবার বিভাগ আছে। সেগুলি হ'ল প্রত্যন্তর্দ্দশা, সূক্ষদশা ও প্রাণদশা। উপরের উদাহরণ অনুযায়ী, মঙ্গল-মঙ্গল এর প্রন্ত্যন্তর্দ্দশা হবে মঙ্গল-মঙ্গল-মঙ্গল, মঙ্গল-মঙ্গল-রাহু, মঙ্গল-মঙ্গল-বৃহস্পতি ইত্যাদি। ঠিক অন্তর্দশা বের করার নিয়ম অনুসরণ করে প্রত্যন্তর্দ্দশাও অনায়াসেই বের করা যেতে পারে। মঙ্গল-মঙ্গল-মঙ্গল-এর প্রত্যন্তর্দ্দশা কত সময়ের ? মঙ্গল-মঙ্গল অন্তর্দশা মোট ৪ মাস ২৭ দিন। অতএব মঙ্গল-মঙ্গল-মঙ্গল-এর সময়কাল হবে ( ১৪৭ দিন x ৭/১২০ = ৮ দিন ১৩ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট)। এইভাবে মঙ্গল-মঙ্গলের বাকি প্রত্যন্তর্দ্দশা বের করা যেতে পারে। নীচে সেটা দেওয়া হ঑ল। মিলিয়ে নেওয়া যেতে পারে।

মঙ্গল-মঙ্গল-মঙ্গল = ৮ দিন - ১৩ ঘঃ - ৪৮ মিঃ
মঙ্গল-মঙ্গল-রাহু = ২২ দিন - ১ ঘঃ - ১২ মিঃ
মঙ্গল-মঙ্গল-বৃহস্পতি = ১৯ দিন - ১৪ ঘঃ - ২৪ মিঃ
মঙ্গল-মঙ্গল-শনি = ২৩ দিন - ৬ ঘঃ - ৩৬ মিঃ
মঙ্গল-মঙ্গল-বুধ = ২০ দিন - ১৯ ঘঃ - ৪৮ মিঃ
মঙ্গল-মঙ্গল-কেতু = ৮ দিন - ১৩ ঘঃ - ৪৮ মিঃ
মঙ্গল-মঙ্গল-শুক্র = ২৪ দিন - ১২ ঘঃ
মঙ্গল-মঙ্গল-রবি = ৭ দিন - ৮ ঘঃ - ২৪ মিঃ
মঙ্গল-মঙ্গল-চন্দ্র = ১২ দিন - ৬ ঘঃ
সব গুলি যোগ করলে মোট ১৪৭ দিন হবে।
একই ভাবে এর পরের অন্তর্দশা অর্থাৎ মঙ্গল-রাহুর প্রন্ত্যন্তর্দশাও বের করা যেতে পারে।

অনেক জ্যোতিষী শুধুমাত্র অন্তর্দ্দশা অবধি বের করেন; আবার কেউ কেউ প্রত্যন্তর্দ্দশাও গণনা করে থাকেন। তবে কোন ঘটনা ঘটার সময় নির্ভুল ভাবে বের করতে হলে, প্রত্যন্তর্দ্দশা বের করাই যুক্তিযুক্ত। এর পরের ভাগ গুলি গবেষণার কাজে ব্য্বহার করা ছাড়া বাস্তবে খুব প্রয়োজনীয় নয়। তবে প্রত্যন্তর্দশা বের করে ফল নির্দেশ করতে হলে জন্ম সময় অবশ্যই নির্ভুল ভাবে জানা থাকা দরকার। কোন ব্যক্তির জন্ম সময় যেটা পাওয়া যায়, অনেক সময়েই সেটা নির্ভুল নয়। সঠিক জন্ম সময় ঠিক কোন ক্ষণ সেটা নিয়ে মতভেদ তো আছেই; তা ছাড়াও জন্ম মুহূর্ত অনেক ব্যস্ততার মধ্যে প্রায়ই ঠিক ভাবে লিখে রাখা হয় না এবং যে ঘড়ি ধরে সময় লেখা হচ্ছে, সেটা নির্ভুল ভাবে চলতে নাও পারে। মনে রাখতে হবে ৪ মিনিট সময় কম বেশীর জন্য লগ্ন ১ ডিগ্রি পিছিয়ে আসতে বা এগিয়ে যেতে পারে। সেই জন্য অভিজ্ঞ জ্যোতিষীরা অতীতের কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা থেকে জন্ম সময় সংশোধন (rectification of birth time) করে নেন। তারপর সেই সংশোধিত জন্ম সময় ধরে ভবিষ্যতের ফল নির্দেশ করেন। তবে এর জন্য যথেষ্ট পারদর্শিতা প্রয়োজন।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180709114340