• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Tuesday, December 4th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

মানসিক চাপ ও দূ শ্চিন্তা

মানসিক চাপ ও দূ শ্চিন্তা

দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ কিভাবে মানুষকে অসুস্থ করে ফেলে?
********************†******************

দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ শরীর ও মঙ্কে সমানভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করতে থাকে।
ক্লান্তি ও অবসাদে একেবারে ভেঙ্গে পড়া, এই সময় শরীরের মধ্যে এক ধরনের অস্বস্থি অনুভব করা, এই অবস্থা চলতে থাকলে শরীরের কোষগুলো ক্ষতিগ্রস্থ হবে, এতে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ক্রমশঃ নষ্ট হতে থাকবে, যার ফলে এই অক্ষম কোষগুলোর পক্ষে ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসের আক্রমণ প্রতিহত করা ওদের পক্ষে অসম্ভব হয়ে উথবে।
যে মানুষটি মানষিক চাপের শিকার সে সহজেই অসুস্থ হয়ে পরবে।
আমরা জানি দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপের ফলে শরীর ও মন উভয়ের উপর বিশেষ ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে তা আমরা জানি।
যখন মানুষের শরীর দুর্বল থাকে তখন যদি মস্তিষ্কের আবর্তক সংখ্যা প্রতি সেকেন্ডে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী হয় তখন বাহিরের প্রভাব মানুষের সঠিক কোন কার্যকরী হবেনা, যার ফলে মানুষের মধ্যে নিরাপত্তার অভাব দেখা যায়, তাছাড়া তার মধ্যে এক ধরনের Desparate মানসিকতা গড়ে ওঠে আর মানুষটি ভাবতে শুরু করে যে, সে পৃথিবীর কাউকে পরোয়া করে না, অনেক সময় কর্মক্ষেত্রে মানসিক চাপ সৃষ্টি হয়।
এটাতে প্রতিদিনকার ব্যাপার বসের ধমকানো, কলিগের মধ্যে মতবিরোধ কারণ কোন দুর্বলতা নিয়ে খোঁচা মারা, তাকে হেনস্থ করা তাকে নিয়ে হাসি-মজা করা , এর ফলে মানুষের মনের চাপের সৃষ্টি হয় তাতে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে, কিছুতেই কর্মক্ষেত্র যেতে চায়না কবে ছুতির দিনটি আসবে সেটাই মনের মধ্যে ভাবনা। কোন একজন বেক্তি অফিসে যাবার সময়ই তার পেটে ব্যথা হতো, কিছুতেই বাড়ি থেকে বের হতে পারতো না, মজার কথা হল যখনই অফিস টাইম পেরিয়ে যেত তখন কিন্তু মানুষটার আর পেট ব্যথা থাকতো না।
মনের ক্লান্তি দূর হত।
আসলে অফিসে যাবার কথা ভাবলেই সে ভয়ে কাতর হয়ে যেত।
আমরা দেখে থাকি মানসিক চাপ থেকে মুক্ত হওার জন্যে কেউ হয়তো প্রচুর পরিমান ধুমপান করছে, এতে কিন্তু সে মুক্তিতো পাচ্ছেই না বরং মানসিক চাপটা আরোও অনেক বেড়ে গেছে,
দেখা যাবে মানুষটি আগের তুলনায় মদ্যপান ও ধুমপানের পরিমান অনেকটাই বেড়ে গেছে আবার দেখা গেছে নিজের অর্থনৈতিক ক্ষমতাকে গুরুত্ব না দিয়ে খুব দামি দামী কিনতে শুরু করেছে যেটা তার পক্ষে কষ্টকর।
এইসব আচরনগুলো দেখলেই বোঝা যাবে মানুষটি প্রচন্ডভাবে মানসিক শিকার হয়েছে আর মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাবার জন্যে সে এই ধরনের আচরন করে চলেছে।
এই মানসিক চাপকে প্রতিকুল বাবিরুদ্ধে কোন তীব্র শক্তি হিসাবে গন্য করা যেতে পারে।
এই শক্তির প্রভাবে একজন মানুষ বিধবস্থ হয়ে যেতে পারে,
হয়ে যেতে পারে পঙ্গু বা বিকলাঙ্গ, আসলে ধবংসস্তুপে পরিনত হয় এই মানসিক চাপের জন্যে মানুষটির শারীরিক ও মানসিক অবস্থার চূরন্ত বিপর্যয় ঘটে থাকে।
সেই সময় সেই বেক্তির আচার আচরন সম্পুর্ন বদলে যাবে সব কিছুই তার কাছে অস্পষ্ট অস্বচ্ছ হয়ে উঠবে।

উপায়:
A)অতি সাধারণ কিছু স্থায়ী উপায়:

আসুন জেনে নেই মানসিক অস্থিরতা থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু প্রয়োজনীয় টিপসঃ

১। যখনই মানসিক অস্থিরতায় ভুগবেন তখন সব রকম খারাপ বা মন্দ চিন্তা করা থেকে বিরত থাকতে চেষ্টা করুন। চেষ্টা করুন ভালো কিছু চিন্তা করার, এমন কিছু ভাবুন যা আপনাকে মানসিক শান্তি প্রদান করতে সাহায্য করবে। দেখবেন মানসিক অস্থিরতা এক নিমেষেই আপনার মন থেকে দূর হয়ে যাবে।

২। মানসিক অস্থিরতা বোধ করার সাথে সাথে আপনার জন্য প্রথম করণীয় কাজ হবে চট করে বাইরে চলে যাওয়া। একা একা যদি ঘরের এক কোণায় চুপটি করে বসে থাকেন বা নিজেকে বদ্ধ ঘরে আটকে ফেলেন তাহলে আপনার মানসিক অস্থিরতা বাড়বে। তাই মন কেমন করলে বা বুক ধরফর করলে একবার বাইরে থেকে বেড়িয়ে আসুন। আপনার মনের অস্থিরতা অনেকখানি কমে যাবে।

৩। কোন ব্যাপার নিয়ে খুব বেশী চিন্তিত হলেও আপনার মধ্যে মানসিক অস্থিরতা দেখা দিতে পারে। অনেক সময় দেখা যায় কোন বিষয় নিয়ে দুশ্চিন্তা এতো মারাত্মক অবস্থায় চলে যায় যে সেই সমস্যার সমাধান না করা পর্যন্ত আপনি স্বস্তিবোধ করেন না। এ অবস্থায় আপনার কাজ হবে দুশ্চিন্তার কারণ নিয়ে ভালোভাবে ভাবা ও এর ভালো খারাপ দুটি দিক নিয়েই মনের মধ্যে একটা পরিকল্পনা করে ফেলা। দেখবেন এই উপায়ে আপনার মানসিক অস্থিরতা কমবে।

৪। যেকোন কিছু থেকে মুক্তি পেতে ঘুমের কোন বিকল্প হয়না। আপনার মানসিক অস্থিরতা কমাতেও তাই ঘুম খুব কাজের একটি উপায় হিসেবে প্রতীয়মান হতে পারে। যখনই আপনি মানসিকভাবে অস্থিরতায় ভুগতে থাকেন তখন চেষ্টা করুন একটা ভালো ঘুম দিতে। একবার যদি আপনি একটা লম্বা ঘুম দিতে পারেন তাহলে দেখবেন অস্থিরতা আর আপনাকে ভোগাবে না।

৫। মানসিক অস্থিরতা কমানোর আরও একটি সহজ ও সুন্দর উপায় হল নিজের ভালোলাগার কাজগুলো করা। হতে পারে সেটা গান শোনা বা প্রিয় মানুষটির সাথে কথা বলা। এক কথায় আপনার যা করতে ভালোলাগে তাই করুন। আপনার ভালোলাগার কাজগুলো করতে করতে দেখবেন অস্থিরতা কখন স্থিরতায় রূপান্তরিত হয়েছে।

৬। মানসিক অস্থিরতা কমাতে আপনি প্রথমেই একগ্লাস পানি পান করুন। একগ্লাস ঠাণ্ডা পানি। মাত্র একগ্লাস ঠাণ্ডা পানিই আপনাকে অদ্ভুত মানসিক প্রশান্তি প্রদান করতে সক্ষম।

৭। মানসিক অস্থিরতা কমাতে আপনি মেডিটেশন করতে পারেন। আবার চাইলে ব্যায়াম করতেও পারেন। অনেক সময় শারীরিক দুর্বলতা থেকেও মানসিক অস্থিরতা হতে দেখা যায়। তাই আপনার খাবার রুটিনের প্রতি খেয়াল রাখুন। এতে পুষ্টিকর খাবার যোগ করুন।

৮। অস্থিরতা দেখা দিলে প্রথমে ব্রিদিং রিলাক্সেশন করুন। নাক দিয়ে ধীরে ধীরে গভীর শ্বাস নিন। বুক ভরে ভেতরের সব খালি জায়গা বাতাসে ভরে ফেলুন। দমটা অল্পক্ষণ আটকে রাখুন। তারপর মুখ দিয়ে ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ুন। এভাবে পরপর তিনবার করুন।

৯। ইচ্ছে না থাকা সত্ত্বেও গান শোনা, গল্পের বই পড়া, কবিতা পড়া, বাগানে সময় কাটানো—এমন ধরনের নিজের ভালোলাগার কাজগুলো করুন। কাজগুলো মনটাকে অন্য দিকে সরিয়ে দিয়ে অস্থিরতা কাটাতে সাহায্য করবে।

১০। মনের অস্থিরতা কমাতে ফেলে আসা জীবনের কিছু ভালো স্মৃতি মনে করুন অর্থাৎ আপনার সুসময় নিয়ে ভাবুন। দেখবেন মনের অজান্তে ঠোঁটের কোণে হাসি চলে আসবে।

১১। অস্থিরতার বিষয়টিকে পাত্তা না দেওয়ার চেষ্টা করুন। চেষ্টা করুন ভাবতে এমন আপনার সাথে কখনই হয় নি, আপনি ঘুমের মধ্যে আছেন ঘুমটা এখনি কেটে যাবে।

১২। উল্টো দিক থেকে সংখ্যা গুনুন। যেমন ১০০, ৯৯, ৯৮ এভাবে। গবেষণায় দেখা গেছে বিভিন্ন মানসিক উত্তেজনায় এই পদ্ধতি বেশ কাজের। আপনিও তাই শুরু করে দিন।

১৩। অনেক সময় যে কারণে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে, সেই বিষয়টি কারো সঙ্গে শেয়ার করলে অস্থিরতা কমে যায়। তাই যাকে আপনি আস্থা মনে করেন এবং যার সঙ্গে শেয়ার করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন, তার সঙ্গে বিষয়টি শেয়ার করুন।

১৪। মানসিক অস্থিরতা বোধ করার সঙ্গে সঙ্গে যদি সবার কাছ থেকে নিজেকে আলাদা করে, একা থেকে অস্থিরতার বিষয়টি নিয়ে ভাবতে থাকেন, তবে আপনার মানসিক অস্থিরতা না কমে বরং আরো বাড়বে। তাই এমন অবস্থায় যে পরিস্থিতিতে আছেন তা ত্যাগ করুন। উঠে গিয়ে মুখ-হাতে পানি দিন। ঘরে থাকলে ঘর থেকে বেরিয়ে বাড়ির অন্যদের সঙ্গে সময় কাটান, অফিসে থাকলে ডেস্ক থেকে উঠে কলিগদের সঙ্গে কথা বলুন। সুযোগ থাকলে বাসা থেকে বাইরে বেরিয়ে কোথাও ঘুরে আসুন, সিনেমা দেখুন, নাটক দেখুন, পছন্দের খাবার খান, শপিং করুন।

১৫। অনেক সময় কোনো একটা নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে চিন্তাও আমাদের মধ্যে মানসিক অস্থিরতা সৃষ্টি করে। তাই জরুরি ভিত্তিতে তখন সেই সমস্যাটা সমাধান করার প্রয়োজন দেখা দেয়। আর এমন পরিস্থিতিতে এটা করার জন্য প্রথমেই যে কারণে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে তা খুঁজে বের করুন এবং সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করুন। অস্থিরতার কারণগুলো থেকে যতটা পারা যায় দূরে থাকার চেষ্টা করুন।

১৬। অস্থিরতার পেছনে যে কারণগুলো কাজ করে, সব সময় তা দূর করা সম্ভব নাও হতে পারে। তাই পরিস্থিতির সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার দক্ষতা অর্জন করে ক্ষতিকর প্রভাবগুলো কমিয়ে ফেলার চেষ্টা করুন।

১৭। যদি অস্থিরতার সময় কোনো একটি চিন্তা বারবার ব্যক্তির মনে আসতে থাকে সে ক্ষেত্রে ঠিক করুন, সারা দিনে একটি নির্দিষ্ট সময়ে ওই বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করবেন। বাকি সময়গুলোতে নয়।

আশা করি উপরের টিপস গুলো আপনার মানসিক অস্থিরতা কমিয়ে মুহুর্তগুলো আরো সুন্দর করতে সাহায্য করব।

উপায় B):জোতীষ শ্রাস্ত্রে অতি গুরুত্বপূর্ণ উপায়

১)তিনটি গুরুত্বপুর্ন গ্ৰহের বীজমন্ত্র

বুধ
——-
মন্ত্র – ওঁ ঐং শ্রীং শ্রীং বুধায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার। বা ১০৮বার।
গায়ত্রী– ওঁ সৌম্যরূপায় বিদ্মহে বাণেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ বুধঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ প্রিয়ঙ্গুকলিকাশ্যামং রূপেণাপ্রতিমং বুধম। সৌম্যং সর্বগুণোপেতং তং বুধং প্রণাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ষোড়োশী অথবা ত্রিপুরভৈরবী।
ধারণরত্ন – পান্না, ধূপ – সঘৃত দেবদারু, বার – বুধবার, প্রশস্ত সময় – বেলা ১২টা পর্যন্ত।স্নান করে।

সূর্য:
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্য্যায়। জপ সংখ্যা – ৬০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভাস্করায় বিদ্মহে মহাতেজায় ধীমহিঃ তন্নঃ সূর্যঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ জবাকুসুমসংকাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্। ধ্বান্ত্যারিং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোঽস্মি দিবাকরম্॥ ইষ্টদেবতা – মাতঙ্গী।
ধারণরত্ন – চুনী, ধূপ – গুগগুল, বার – রবিবার, প্রশস্ত সময় – সকাল৬.০৪- ০৭.০৩,লাল রঙের পোশাক পরে।

চন্দ্র
———
মন্ত্র – ওঁ ঐং ক্লীং সোমায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১৫০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ক্ষীরপুত্রায় বিদ্মহে অমৃতত্বায় ধীমহিঃ তন্নঃ চন্দ্রঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ দধিশঙ্খতুষারাভং ক্ষীরোদার্ণবসম্ভবম্। নমামি শশিনং ভক্ত্যা শম্ভোর্মুকুটভূষণম্॥
ইষ্টদেবতা – কমলা।
ধারণরত্ন – মুক্তা, ধূপ – সরলকাষ্ঠ, বার – সোমবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যা ৬-৯ পর্যন্ত।১০৮বার।

২)যন্ত্রম প্রয়োগ বিধি:

এই রকম হলে উপযুক্ত জোতিষের পরামর্শ নিয়ে পীত মতি,তর্জনী তে ধারন করতে পারেন।অতবা নীল চন্দ্রকান্তমনি(BLUE MOON STONE)10-12রতি লকেট করে পরতে পারেন।
এবং ত্রিপুরা সুন্দরী যন্ত্রম হোম করে স্থাপন করে তার বীজমন্ত্র স্নান করে প্রতিদিন করলে মতিভ্রম্ থেকে মুক্ত হতে পারেন।

এর পর নীল সরস্বতীর মন্ত্র জপ করতে হবে,১০০৮ বার। দশ মহাবিদ্যার অন্যতম দেবী তাঁরা কে নীল সরস্বতী রূপে বন্দনা করা হয়।

নীল সরস্বতীর মূল মন্ত্রঃ
ঐং ওং হ্রীং স্ত্রীং হূং ফট্।

নীল সরস্বতীর মহামন্ত্রঃ
ওং হ্রীং শ্রীং হ্রীং ঐং হূং নীল সরস্বতী ফট্ স্বাহা।

ত্রিপুরা সুন্দরী বুধের দেবতা। বুদ্ধির কারক। তাই জড়বুদ্ধিসম্পন্ন ব্যক্তিগণও ত্রিপুরা সুন্দরীর মন্ত্র জপ করে সুফল পেতে পারেন। যারা নিজে জপ করতে অসামর্থ তাদের পরিবারের যে কোন সদস্য বিশেষতঃ মা, বাবা, ভাই অথবা বোন তাদের হয়ে জপ করতে পারেন।

ত্রিপুরা সুন্দরীর মূলমন্ত্রঃ
"ওঁ এং হ্রীং শ্রীং ত্রিপুরা সুন্দরীয়ৈ নমঃ।"
অথবা "হুম শ্রীং হ্রীং বজ্র ভারচান্যে হুম হুম ফট্ এং।"

প্রিয় বন্ধুরা আমার প্রতিদিনের পোস্ট পড়তে যাদের ভাল লাগছে তারা প্লিজ আমাদের ফেসবুক পেজ ASTRO PLAMIST NEUMEROLOGY CENTER ,type @astropalmist1 এবং আমাদের website :www.apnc.co.inলাইক করতে এবং অন্যদেরও শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন যাতে তারাও পড়ার সুযোগ পান এবং আপনার মত উপকৃত হন। আমি আরও ভালো কিছু লেখা পোস্ট করার অনুপ্রেরণা পাব। কিন্তু দয়া করে কেউ কপি করে এডিট করে নিজের page/group/website /timeline পোস্ট করে নিজেকে ছোট করবেন না।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20181204083439