• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Tuesday, January 29th, 2019

Astro Palmist Numerology Center

পুত্র হওয়ার জন্য কার্তিক পূজা

পুত্র হওয়ার জন্য কার্তিক পূজা

সুপ্রভাত
কার্তিক ও পুত্র একদশি
যে সমস্ত বিবাহিত মহিলাদের বিবাহের১০বছর পর ও সন্তান হচ্ছে না তারা কার্তিক পূজা ও পুত্র একাদশি ব্রত পালন করলে উপকৃত হবেন।কিভাবে ব্রত পালন করবেন তার জন্য আমার সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

হিন্দুধর্মে অপূর্ব সৌন্দর্য্যের প্রতীক কার্তিক। দম্পতিরা সব সময় তাঁর মতো সুন্দর পুত্র কামনা করেন। সেই আশাতে ঘরে ঘরে কার্তিক পুজো হয়ে থাকে। কথিত আছে, কার্তিক নাকি অবিবাহিত ছিলেন? কারণটি জানলে দেবকুলের সেনাপতির প্রতি আপনার শ্রদ্ধা আরও বাড়বে।

কথিত আছে, দুর্গা তনয় কার্তিক নাকি অবিবাহিত ছিলেন। সেই নিয়ে নানা কথা প্রচলিত আছে। সব থেকে বেশি শোনা যায়, মূলত তাঁর প্রেম ও মাতূভক্তির কারণটি। একদিন কার্তিক দানবকুলকে ধ্বংস করে বাড়ি ফিরছিলেন। ফেরার পথে চোখ পড়ে এক দেবকন্যার দিকে। কার্তিক সেই তরুণীর সঙ্গে পরিচয় করে জানতে পারেন, তাঁর নাম ঊষা। রূপবতী দেবকন্যার প্রেমের ফাঁদে জড়িয়ে পড়েন কার্তিক। দিয়ে বসেন বিয়ের প্রস্তাব। এরপর ঊষাকে সঙ্গে নিয়ে কৈলাশের কাছে পৌঁছন কার্তিক। সেখানে গিয়ে তাঁর উপলদ্ধি হয়, বিয়ের আগে মায়ের অনুমতি দরকার। অতত্রব ঊষাকে একটি ধানখেতে দাঁড় করিয়ে মা দুর্গার কাছে অনুমতি নিতে যান কার্তিক। দেবী দুর্গা এককথাতে অনুমতিও দিয়ে দেন বিয়ের জন্য। এরপর বর সেজে ধান খেতের উদ্দেশে রওনা দেন কার্তিক। হঠাৎ মনে পড়ে যায়, মাকে তো প্রনামই করা হয়নি। অতত্রব ফের যান মায়ের কাছে। মায়ের কাছে গিয়েই চক্ষুছানাবড়া কার্তিকের। দেখেন, রান্নাঘরে বসে মা তাড়াহুড়ো করে একটি মোষ খাচ্ছেন। কেন এত তাড়াহুড়ো করে মা খাচ্ছেন? কৌতুহলের বসে কার্তিক প্রশ্ন করে দেবী দুর্গাকে। উত্তরে দুর্গা বলেন, পুত্রবধূ বাড়িতে আসার পর যদি তাঁকে খেতে আর না দেন! সেই ভয়েই আগে থেকে খেতে বসে গিয়েছেন তিনি।
একথা শুনে চোখ ভিজে যায় কার্তিকের। সেই মুহুর্তেই বিয়েই চিন্তা বাতিল করেন কার্তিক। এদিকে কার্তিকের প্রতিজ্ঞার কথা শুনতে পেয়ে লজ্জাতে ধান খেতেই লুকিয়ে পড়েন ঊষা। কার্তিক মাসে ধানের যে শিষ বের হয়, অনেকেই বলেন সেই শিষ নাকি ঊষা।

কার্তিক পূজা কার্তিক সংক্রান্তির দিনে আয়োজন করা হয়।
কার্তিক হল হিন্দুদের পূজনীয় যুদ্ধদেবতা । তিনি দেবাদিদেব মহাদেব শিব ও দশভুজা দুর্গার সন্তান। কার্তিক বৈদিক দেবতা নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা। প্রাচীন ভারতে সর্বত্র কার্তিক পূজা প্রচলিত ছিল। উত্তর ভারতে তিনি এক প্রাচীন দেবতা রূপে পরিচিত । অন্যান্য হিন্দু দেবদেবীর মতো কার্তিকেরও একাধিক নাম রয়েছে। যেমন – কৃত্তিকাসুত, আম্বিকেয়, নমুচি, স্কন্দ, শিখিধ্বজ, অগ্নিজ, বাহুলেয়, ক্রৌঞ্চারতি, শরজ, তারকারি, শক্তিপাণি, বিশাখ, ষড়ানন, গুহ, ষান্মাতুর, কুমার, সৌরসেন, দেবসেনাপতি ইত্যাদি। ভারতের অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় দক্ষিণ ভারতে কার্তিক পূজা অধিক জনপ্রিয়। দক্ষিণ ভারত, সিঙ্গাপুর, শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া ও মরিশাস – যেখানে যেখানে তামিল জাতিগোষ্ঠীর প্রভাব বিদ্যমান সেখানেই মুরুগানের পূজা অর্থাৎ কার্তিক পূজা প্রচলিত। বাংলায় কার্তিক সংক্রান্তির দিনে কার্তিক পূজার আয়োজন করা হয়। পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার চুঁচুড়া-বাঁশবেড়িয়া কাটোয়া ও আরও অনেক পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে কার্তিক পূজা বিশেষ প্রসিদ্ধ। এছাড়া বাংলার গণিকা সমাজে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়। দুর্গাপূজা সময়ও কার্তিকের পূজা করা হয়।

কার্তিক ঠাকুর কে :

তিনি সকলের কাছে কার্তিকেয় বা কার্তিক নামে, এবং শিব ও পার্বতীর পুত্র রূপে পরিচিত। তিনি হলেন যুদ্ধের দেবতা, দেব সেনাপতি। পুরাণ অনুসারে হলুদবর্ণের কার্তিকের ছটি মাথা। তাই তাঁর আরেক নাম ষড়ানন। যুদ্ধের দেবতা বলে নাকি তাঁর ছটি মাথা, তাই চারিদিকে তাঁর লক্ষ্য অবিচল থাকে । পাঁচটি ইন্দ্রিয় অর্থাৎ চক্ষু, কর্ণ, নাশিকা, জিহ্বা ও ত্বক ছাড়াও একাগ্র মন দিয়ে তিনি যুদ্ধ করেন। তাঁর হাতে থাকে বর্শা-তীর-ধনুক। আবার কারো মতে মানব জীবনের ষড়রিপু- কাম(কামনা), ক্রোধ (রাগ), লোভ(লালসা), মদ(অহং), মোহ (আবেগ), মাত্সর্য্য (ঈর্ষা) কে সংবরণ করে দেব সেনাপতি কার্তিক যুদ্ধক্ষেত্রে সদা সজাগ থাকেন। এই ষড়রিপু মানুষের জীবনের অগ্রগতির বাধা, তাই জীবনযুদ্ধে জয়লাভ করতে গেলে কার্তিকের মত সজাগ ও সচেতন থাকতে হবে। পুরাণমতে তিনি তরুণ সদৃশ, সুকুমার, শক্তিধর এবং সর্বসৈন্যের পুরোভাগে অবস্থান করেন । তাই মা দূর্গার যুদ্ধযাত্রায় সময় এমন শৌর্যবীর্য সম্পন্ন পুত্র সঙ্গে রাখেন। কোনো কোনো মতে রণ-দেবতা কার্তিক হলেন চিরকুমার ব্রহ্মচারী। আবার কোনো কোনো পুরাণ মতে কার্তিকের পত্নী হলেন ইন্দ্রের কন্যা দেবসেনা বা লক্ষ্মীরূপিণী ষষ্ঠী। আধুনিক বাঙালিদের মধ্যে কার্তিক ঠাকুর পূজা নিয়ে খুব বেশি হইহুল্লোড় হয় না। দুর্গাপূজার পরে কিছুদিনের মধ্যেই কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে হয় কার্তিক পুজা।

ময়ূর কেন বাহন :

অষ্টম শতকের ভাস্কর্য কার্তিকের বাহন আলস্যবিহীন ময়ুর । ময়ূরের পায়ে একটি সাপ অর্থাৎ অহংবোধ ও কামনা বাসনা বলি দিয়ে তিনি যুদ্ধ করতে ব্যস্ত। ময়ূর অত্যন্ত সজাগ এবং কর্মচঞ্চল পাখী । সৈনিক কার্তিকের সবগুণগুলি সে বহন করে । তাই কার্তিকের বাহন ময়ূর।

নাম কার্তিক কেন :

কৃত্তিকা নক্ষত্রে তাঁর জন্ম হয়েছিল এবং ছয় কৃত্তিকার দ্বারা তিনি পুত্ররূপে গৃহীত ও প্রতিপালিত হন বলে তাঁর নাম কার্তিকেয় বা কার্তিক। তাঁর আরো অনেক নাম আছে যেমন গুহ, পাবকি, মহাসেন, ষন্মুখ,কুমার, কুমারেশ, গাঙ্গেয়, বিশাখ, মহাসেন, কুক্কুটধ্বজ, নৈগমেয়।

কার্ত্তিক পূজা :

ব্রহ্মার বর লাভ প্রাপ্ত তারকাসুর মহা পরাক্রমশীল ও দুর্বোদ্ধ হয়ে উঠেন । তার অত্যাচারে দেবকুল অতিষ্ঠ। কেউ তাকে বধ করতে পারছিলনা । তারকাসুরকে নিধনের জন্যই নাকি অমিত বিক্রম যোদ্ধা কার্তিকের জন্ম হয়েছিল। আর দৈববলে অজেয় শক্তি সম্পন্ন এই দেবশিশু কার্তিকেয় তারকাসুর নিধন করেছিলেন । আর এই তারকাসুর নিধন করে দেবকুলে কার্তিক হয়ে গেলেন দেবসেনাপতি। তাই দেবতারূপে কার্তিকের পূজা করা হয়। দেবতারূপে কার্তিক একসময়ে সারা ভারতীয় উপমহাদেশেই খুব জনপ্রিয় ছিলেন। ভারতীয় পুরাণগুলির মধ্যে স্কন্দ পুরাণে কার্তিকের বিষয়ে সবিস্তারে লেখা আছে। তাছাড়াও মহাভারতে এবং সঙ্গম তামিল সাহিত্যে কার্তিকের নানা বর্ণনা রয়েছে। কার্ত্তিক পূজার মাধ্যমে দম্পতিরা সুন্দর, সুঠাম ও বলিষ্ঠ চেহারার সন্তানাদি প্রার্থনা করে থাকেন।

কার্ত্তিক দেবতার ধ্যান :

ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্।
তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।।
দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্।
প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।।

অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ, ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট। তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ। তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র। তিনি নানা অংলকারে ভূষিত। তিনি শত্রু হত্যাকারী। প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।

প্রণাম মন্ত্র :

ওঁ কার্ত্তিকের মহাভাগ দৈত্যদর্পনিসূদন।
প্রণোতোহং মহাবাহো নমস্তে শিখিবাহন।
রুদ্রপুত্র নমস্ত্তভ্যং শক্তিহস্ত বরপ্রদ।
ষান্মাতুর মহাভাগ তারকান্তকর প্রভো।
মহাতপস্বী ভগবান্ পিতুর্মাতুঃ প্রিয় সদা।
দেবানাং যজ্ঞরক্ষার্থং জাতস্ত্বং গিরিশিখরে।
শৈলাত্মজায়াং ভবতে তুভ্যং নিত্যং নমো নমঃ।

অনুবাদ : হে মহাভাগ, দৈত্যদলনকারী কার্ত্তিক দেব তোমায় প্রণাম করি। হে মহাবাহু, ময়ূর বাহন, তোমাকে নমস্কার। হে রুদ্রের (শিব) পুত্র, শক্তি নামক অস্ত্র তোমার হাতে। তুমি বর প্রদান কর। ছয়। কৃত্তিকা তোমার ধাত্রীমাতা। জনক-জননী প্রিয় হে মহাভাগ, হে ভগবান, তারকাসুর বিনাশক, হে মহাতপস্বী প্রভু তোমাকে প্রণাম। দেবতাদের যজ্ঞ রক্ষার জন্য পর্তবতের চূড়ায় তুমি জন্মগ্রহণ করেছ। হে পর্বতী দেবীর পুত্র তোমাকে সতত প্রণাম করি।
বীজমন্ত্র: ঔঁ কাং কার্তিকায় নমঃ ১১০বার।

পুত্রদা একাদশী:
পুত্রদা একাদশী মাহাত্ম্যঃ
যুধিষ্ঠির বললেন-হে কৃষ্ণ! মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশীর নাম কি? বিধিই বা কি, কোন দেবতা ঐ দিনে পূজিত হন এবং আপনি কার প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে সেই ব্রতফল প্রদান করে ছিলেন কৃপা করে আমাকে সবিস্তারে বলুন।
শ্রীকৃষ্ণ বললেন- হে মহারাজ! এই একাদশী “পুত্রদা”নামে প্রসিদ্ধ। সর্বপাপবিনাশিনীও কামদা এই একাদশীর অধিষ্ঠাত্রী দেবতা হলেন সিদ্ধিদাতা নারায়ণ। ত্রিলোকে এর মত শ্রেষ্ঠ ব্রত নেই। এই ব্রতকারীকে নারায়ণ বিদ্বান ওযশস্বী করে তোলেন।এখন আমার কাছে ব্রতের মাহাত্ম্য শ্রবণ কর। ভদ্রাবতী পুরীতে সুকেতুমান নামে এক রাজা ছিলেন। তাঁর রানীর নাম ছিল শৈব্যা। রাজদম্পতি বেশ সুখেই দিন যাপন করছিলেন। বংশরক্ষার জন্য বহুদিন ধরে ধর্মকর্মের অনুষ্ঠান করে ও যখন পুত্রলাভ হল না, তখনরাজা দুশ্চিন্তায় কাতর হয়ে পড়লেন। তাই সকল ঐশ্বর্যবান হয়েও পুত্রহীন রাজার মনে কোন সুখছিল না। তিনি ভাবতেন-পুত্রহীনের জন্ম বৃথা ও গৃহশূন্য। পিতৃ–দেব–মনুষ্যলোকেরকাছে যে ঋণশাস্ত্রে উল্লেখ আছে, তা পুত্রবিনা পরিশোধ হয় না। পুত্রবান জনেরএ জগতে যশলাভ ও উত্তম গতি লাভ হয় এবং তাদের আয়ু, আরোগ্য, সম্পত্তি প্রভৃতি বিদ্যমান থাকে। নানা দুশ্চিন্তা গ্রস্থরাজা আত্মহত্যা করবেন বলে স্থির করলেন। কিন্তু পরে বিচারকরে দেখলেন–‘আত্মহত্যা মহাপাপ, এর ফলে কেবল দেহের বিনাশ মাত্র হবে, কিন্তু আমার পুত্রহীনতা তো দূর হবে না। তারপর একদিন রাজা নিবিড় বনে গমন করলেন। বন ভ্রমণ করতে করতে দ্বিপ্রহর অতিক্রান্তহলে রাজা ক্ষুধা-তৃষ্ণায় অত্যন্তকাতর হলেন। এদিক ওদিক জলাদির অনুসন্ধান করতে লাগলেন। তিনি চক্রবাক, রাজহংস এবং নানা রকমকাছে পরিপূর্ণ একটি মনোরম সরোবর দেখতে পেলেন। সরোবরের কাছে মুনিদের একটি আশ্রম ছিল। তিনি সেখানে উপস্থিত হলেন। সরোবর তীরে মুনিগণ বেদপাঠ করছিলেন। মুনিবৃন্দের শ্রীচরণে তিনি দণ্ডবৎ প্রণাম করলেন। মুনিগণ রাজাকে বললেন–হে মহারাজ! আমরা আপনার প্রতি প্রসন্ন হয়েছি। আপনারকি প্রার্থনা বলুন। রাজা বললেন–আপনারা কে এবং কি জন্যইবা এখানে সমবেত হয়েছেন? মুনিগণ বললেন– হে মহারাজ!আমরা’বিশ্বদেব’ নামে প্রসিদ্ধ। এইসরো বরে স্নান করতে এসেছি। আজ থেকে পাঁচদিন পরেই মাঘ মাস আরম্ভহবে। আজ পুত্রদা একাদশী তিথি। পুত্র দান করে বলেই এই একাদশীর নাম’পুত্রদা’ তাঁদের কথা শুনে রাজা বললেন–হে মুনিবৃন্দ! আমি অপুত্রক। তাই পুত্র কামনায় অধীর হয়ে পড়েছি। এখন আপনাদের দেখে আমার হৃদয়ে আশার সঞ্চার হয়েছে। এ দুর্ভাগা পুত্রহীনের প্রতি অনুগ্রহ করে একটি পুত্র প্রদান করুন। মুনিগণ বললেন– হে মহারাজ! আজ সেই পুত্রদা একাদশী তিথি। তাই এখনই আপনি এই ব্রত পালন করুন। ভগবান শ্রীকেশবের অনুগ্রহে অবশ্যই আপনার পুত্র লাভ হবে। মুনিদের কথা শোনার পর যথা বিধানে রাজা কেবল ফল মূলাদি আহার করে সেই ব্রত অনুষ্ঠান করলেন। দ্বাদশী দিনে উপযুক্ত সময়ে শস্যাদি সহযোগে পারণ করলেন। মুনিদের প্রণাম নিবেদন করে নিজ গৃহে ফিরে এলেন। ব্রত প্রভাবে রাজার যথা সময়ে একটি তেজস্বী পুত্র লাভ হল। হে মহারাজ! এ ব্রত সকলেরই পালন করা কর্তব্য।
মানব কল্যাণ কামনায় আপনার কাছে আমি এই ব্রতকথা বর্ণনা করলাম। নিষ্ঠা সহ কারে যারা এইপুত্রদা একাদশী ব্রত পালন করবে, তারা ‘পুত’নামক নরকথেকে পরিত্রাণ লাভ করবে। আর এইব্রত কথা শ্রবণ–কীর্তনে অগ্নিষ্টোম যজ্ঞের ফলপাওয়া যায়। ব্রহ্মাণ্ড পুরাণে এই মাহাত্ম্য বর্ণনা করা হয়েছে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20190129092843