• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Wednesday, October 2nd, 2019

Astro Palmist Numerology Center

নবরাত্রির তৃতীয় দেবী চন্দ্রঘন্টা

নবরাত্রির তৃতীয় দেবী চন্দ্রঘন্টা

শুভ অপরান্থ

নবরাত্রির তৃতীয় দিনে আজ দেবী চন্দ্রঘণ্টার আরাধনা। নবরাত্রির এই তৃতীয় দিনে সবাইকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন। দেবী মায়ের অশেষ কৃপা বর্ষিত হউক তার ভক্তদের উপর।

দেবী চন্দ্রঘণ্টা
পিণ্ডজপ্রবরারূঢা চন্দকোপাস্ত্রকৈর্য়ুতা |
প্রসাদং তনুতে মহ্য়ং চন্দ্রঘণ্টেতি বিশ্রুতা ||
রম্ভাসুরের ছেলে মহিষাসুর যখর প্রচণ্ড বিক্রমে দেবতাদের হারিয়ে দিয়ে স্বর্গরাজ্য দখল করেছিল, তখন দেবতারা একত্রিত হয়ে তাঁদের নেতা ব্রহ্ম-বিষ্ণু-মহেশ্বরের শরণাপন্ন হলে সেই তিন দেবতা অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হলেন। তখন তাঁদের শরীর থেকে তেজ বাইরে এসে এক জায়গায় পুঞ্জীভূত হতে লাগলো। ক্রমে অনান্য দেবতারাও উত্সাহিত হয়ে নিজের নিজের শরীর থেকে তেজরাশি বাইরে এনে ঐ তেজকে সমৃদ্ধ করলেন। ফলে দেবতাদের দেহসঞ্জাত তেজ থেকে সৃষ্টি হলো এক অতুলনীয়া দেবীমূর্তির। ইনিই আদিশক্তি।সকল দেবতাদের অন্তরের শক্তিরূপেই তিনি তাদের ভেতরে ছিলেন।তাঁরই শক্তিতে এইসব দেবতারা শক্তিমান ছিলেন। আজ বিপদাপন্ন হয়ে সেই শক্তিকে বাইরে এনে তাকে দেওয়া হল ঐশী শক্তির দেবীমূর্তি। নানা দেবতার শক্তিতে শক্তিমতী সেই দেবীকে দেখে আহ্লদিত দেবতারা তাঁদের নিজের নিজের অস্ত্রাদি থেকে নূতন অস্ত্র সৃষ্টি করে দেবীর করকমলে সেগুলি ধরিয়ে দিলেন। তাঁকে নানা অলংকার বস্ত্রাদিও তাঁরা দিলেন-মনের মত করে নানা দ্রব্যসম্ভারে তাঁকে সাজিয়ে তাঁর বন্দনা করে প্রার্থনা জানালেন-মা আমাদের সমূহ বিপদ। অসুর মহিষরাজের হাত থেকে তুমি আমাদের রক্ষা কর, স্বর্গরাজ্য আমাদের ফিরিয়ে দাও।
তাঁকে নানা অস্ত্র-শস্ত্রাদি যখন সব দেবতারা দিচ্ছিলেন, তখন দেবরাজ ইন্দ্র, “দদৌ তস্যৈ সহস্রাক্ষোঘণ্টাম ঐরাবতং গজাৎ” তাঁর বাহন ঐরাবৎ হাতির গলায় ঘণ্টা থেকে একটি ঘণ্টা নিয়ে দেবীর একটি হাতে দিলেন। ঘণ্টা সর্ববাদ্যময়ী।যুদ্ধ উত্সবে প্রাচীনকালে ,এমনকি এখনও নানা বাদ্যাদি বাজানো হয়। যাকে মিলিটারী ব্যান্ড বলে। দেবীর সেই যুদ্ধে এই ঘণ্টা সেই রকম একটি বাদ্য ও বাজনা। তবে এটি দৈবশক্তিসম্পন্ন। এই ঘণ্টানাদ বিকট শব্দ সৃষ্টি করেছিল “হিরস্তি দৈত্য তেজাংসি স্বনেনাপূর্য্য যা জগৎ”। সেই ঘণ্টার শব্দেই দৈত্যদের প্রাণ ভয়ে খাঁচাছাড়া অবস্থা হয়েছিল। তাদের তেজ হরণ করবার জন্য দেবী সেই প্রচণ্ড শব্দের ঘণ্টাবাজিয়েছিলেন। তাই যুদ্ধের পরে দেবতারা মায়ের কাছে প্রার্থনা করেছিলেন,মা তোমার ঐ যে ঘণ্টা অসুরদের তেজ হরণ করেছিল সেই ঘণ্টার আমরাও শরণ নিচ্ছি, আমাদের পাপকে সেই ঘণ্টা যেন হরণ করে নেয়। “সা ঘণ্টা পাতু নো দেবি পাপেভ্যো নঃ সুতাম্ইব ”। এই জন্য দেবীর একটি নাম চণ্ডঘণ্টা-যিনি প্রচণ্ড শক্তিসম্পন্ন আওয়াজ সৃষ্টিকারী ঘন্টা ধারণ করে আছেন,তিনি চণ্ডঘণ্টা।

কাশীর দেবী চন্দ্রঘন্টা
এতো ছোট মন্দির যে তার দরজা বলে কিছু নেই,শুধু গ্রিল দিয়ে তিনদিক ঘেরা একটি দশ-বারো হাত লম্বা-চওড়া ঘর, তার মাথায় সামান্য একটু চূড়া যেটি মন্দিরের আভাস দিচ্ছে। ঘরের পেছনের দেওয়ালের দিকে দু’ থাক বেদী। নিচের বেদীতে মাঝখানে বেদীর ওপর একটি সিংহাসন। তার ওপর হাতখানেক উঁচু দেবী মূর্তি সর্বাঙ্গ রক্তবস্ত্র আচ্ছাদিত। সিংহাসনেই দেবীর পাশে একটি বড় ঘন্টা। আর পিছন থাকে ও দুই পাশে নবদুর্গাদের আরও ক্ষুদ্রাকৃতি আটটি মূর্তি পূজিত হচ্ছেন। সেগুলি আসল মূর্তিদের মিনি মূর্তি। তবে প্রতিটি মূর্তির নিচেই তাঁদের নাম লেখা আছে, দেখে কোনটি কোন দেবী বোঝা যায়। এই দেবীর প্রণাম মন্ত্র- “পিণ্ডজ প্রবরারূঢ়া চ কোপাস্ত্র-কৈর্যুতা। প্রসাদং তনুতে মহ্যং চন্দ্রঘন্টেতি বিশ্রুতা”। দেবী ব্যঘ্রবাহনা, রক্তবস্ত্র পরিধানা, সুবর্ণবর্ণা, নানা অলংকার শোভিতা, দশভূজা দশপ্রহরণধারিণী-তার অন্যতম একটি ঘন্টা। প্রচণ্ড বিক্রম এই ঘণ্টাধ্বনির। এর শব্দেই অসুরসৈন্যেরা নিস্তেজ হয়ে পড়েছিল।

রম্ভাসুরের ছেলে মহিষাসুর যখর প্রচণ্ড বিক্রমে দেবতাদের হারিয়ে দিয়ে স্বর্গরাজ্য দখল করেছিল, তখন দেবতারা একত্রিত হয়ে তাঁদের নেতা ব্রহ্ম-বিষ্ণু-মহেশ্বরের শরণাপন্ন হলে সেই তিন দেবতা অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হলেন। তখন তাঁদের শরীর থেকে তেজ বাইরে এসে এক জায়গায় পুঞ্জীভূত হতে লাগলো। ক্রমে অনান্য দেবতারাও উত্সাহিত হয়ে নিজের নিজের শরীর থেকে তেজরাশি বাইরে এনে ঐ তেজকে সমৃদ্ধ করলেন। ফলে দেবতাদের দেহসঞ্জাত তেজ থেকে সৃষ্টি হলো এক অতুলনীয়া দেবীমূর্তির। ইনিই আদিশক্তি।সকল দেবতাদের অন্তরের শক্তিরূপেই তিনি তাদের ভেতরে ছিলেন।তাঁরই শক্তিতে এইসব দেবতারা শক্তিমান ছিলেন। আজ বিপদাপন্ন হয়ে সেই শক্তিকে বাইরে এনে তাকে দেওয়া হল ঐশী শক্তির দেবীমূর্তি। নানা দেবতার শক্তিতে শক্তিমতী সেই দেবীকে দেখে আহ্লদিত দেবতারা তাঁদের নিজের নিজের অস্ত্রাদি থেকে নূতন অস্ত্র সৃষ্টি করে দেবীর করকমলে সেগুলি ধরিয়ে দিলেন। তাঁকে নানা অলংকার বস্ত্রাদিও তাঁরা দিলেন-মনের মত করে নানা দ্রব্যসম্ভারে তাঁকে সাজিয়ে তাঁর বন্দনা করে প্রার্থনা জানালেন-মা আমাদের সমূহ বিপদ। অসুর মহিষরাজের হাত থেকে তুমি আমাদের রক্ষা কর, স্বর্গরাজ্য আমাদের ফিরিয়ে দাও।

তাঁকে নানা অস্ত্র-শস্ত্রাদি যখন সব দেবতারা দিচ্ছিলেন, তখন দেবরাজ ইন্দ্র, “দদৌ তস্যৈ সহস্রাক্ষোঘণ্টাম ঐরাবতং গজাৎ” তাঁর বাহন ঐরাবৎ হাতির গলায় ঘণ্টা থেকে একটি ঘণ্টা নিয়ে দেবীর একটি হাতে দিলেন। ঘণ্টা সর্ববাদ্যময়ী।যুদ্ধ উত্সবে প্রাচীনকালে ,এমনকি এখনও নানা বাদ্যাদি বাজানো হয়। যাকে মিলিটারী ব্যান্ড বলে। দেবীর সেই যুদ্ধে এই ঘণ্টা সেই রকম একটি বাদ্য ও বাজনা। তবে এটি দৈবশক্তিসম্পন্ন। এই ঘণ্টানাদ বিকট শব্দ সৃষ্টি করেছিল “হিরস্তি দৈত্য তেজাংসি স্বনেনাপূর্য্য যা জগৎ”। সেই ঘণ্টার শব্দেই দৈত্যদের প্রাণ ভয়ে খাঁচাছাড়া অবস্থা হয়েছিল। তাদের তেজ হরণ করবার জন্য দেবী সেই প্রচণ্ড শব্দের ঘণ্টাবাজিয়েছিলেন। তাই যুদ্ধের পরে দেবতারা মায়ের কাছে প্রার্থনা করেছিলেন,মা তোমার ঐ যে ঘণ্টা অসুরদের তেজ হরণ করেছিল সেই ঘণ্টার আমরাও শরণ নিচ্ছি, আমাদের পাপকে সেই ঘণ্টা যেন হরণ করে নেয়। “সা ঘণ্টা পাতু নো দেবি পাপেভ্যো নঃ সুতাম্ইব ”। এই জন্য দেবীর একটি নাম চণ্ডঘণ্টা-যিনি প্রচণ্ড শক্তিসম্পন্ন আওয়াজ সৃষ্টিকারী ঘন্টা ধারণ করে আছেন,তিনি চণ্ডঘণ্টা।

এছাড়া, এই ঘণ্টাধ্বনি নিয়ে কাশীর আরও একটি প্রবাদ চলিত আছে, দেবী চণ্ডঘণ্টার পূজায় তাঁকে প্রসন্ন করতে পারলে সেই সাধকের মৃত্যুকালে যমঘণ্টার অর্থাৎ যমের বাহন মহিষের গলায় ঘণ্টার আওয়াজ আর ভয় দেখাতে পারে না। অর্থাৎ সে মৃত্যুভয় থেকে মুক্ত হয়। ভোগাসক্ত জীব মৃত্যুভয়ে সদা ভীত, কখন সে যমঘণ্টা শুনবে এই ভয়ে সে অস্থির। কিন্তু মাতৃভক্ত সাধক এই ঘণ্টাকে মাতৃহস্তস্থিত পবিত্র ঘণ্টার নাদধ্বনি হিসাবে শুনতে পায়, আর দেবী চণ্ডঘণ্টার কৃপায় তার জীবনের যত কামনা-বাসনার অসুর আছে তখন সব হীনবল হয়ে পড়ে এবং সে মাতৃচরণাভিলাষী হয়ে সানন্দে দেহবন্ধন মুক্ত হয়ে মাতৃাঅঙ্ক লাভ করে সিদ্ধ হয়।একটু দূরে চিত্রগুপ্তেশ্বর শিবের মন্দির ও চিত্রকূপ। চিত্রগুপ্ত যমরাজের প্রধান সচিব মাতৃভক্ত সাধক চণ্ডঘণ্টার কৃপায় চিত্রগুপ্তের হিসাবের খাতার পরোয়া করে না। শিব ও তাঁর শক্তি চণ্ডঘণ্টার কৃপায় সে বহু পাতক ও ধর্মচ্যুতি থেকেও রক্ষা পায়-এই রকম জনশ্র“তি কাশীতে এই দেবী সম্পর্কে। সাধক সাধনার গভীরে প্রবেশ করলে এই নাদধ্বনি শুনতে পায়। ক্রমে তার মন স্থির হতে হতে সে জীবনের পরমপ্রাপ্তি মাতৃদর্শন লাভ করে ধন্য হয়।

নব রাত্রি পুজা মন্ত্র
ওঁ দেবী শৈলপুত্রায় নমঃ

ওঁ দেবী ব্রহ্মচারিনীয়ৈ নমঃ

ওঁ দেবী চন্দ্রঘণ্টায়ৈ নমঃ

ওঁ দেবী কুষ্মাণ্ডায়ৈ নমঃ

ওঁ দেবী স্কন্দমাতায়ৈ নমঃ

ওঁ দেবী কাত্যায়নীয়ৈ নমঃ

ওঁ দেবী কালরাত্রিয়ৈ নমঃ

ওঁ দেবী মহাগৌরিয়ৈ নমঃ

ওঁ দেবী নম সিদ্ধিদাত্রীয়ৈ নমঃ

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20191002110410