• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Friday, April 3rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও করোনা ভাঈরাস ৭ম প্রতিবেদন

সুপ্রভাত
**†*জোতিষ ও করোনা ভাইরাস ৭মপ্রতিবেদন****

এই ভাইরাস সম্পর্কে ও ভাইরাস থেকে তৈরি হওয়া অসুখ নিয়ে এখনও নানা বিভ্রান্তি রয়েছে।

বিশ্ব জুড়েই ত্রাস সৃষ্টি করেছে করোনা গ্রুপের কোভিড-১৯ ভাইরাস। রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে এই ভাইরাস রোধে নানা সতর্কতামূলক প্রচার চলছে।লকডাইন চলছে, তার পরেও এই ভাইরাস সম্পর্কে ও ভাইরাস থেকে তৈরি হওয়া অসুখ নিয়ে এখনও নানা বিভ্রান্তি রয়েছে। এই ভাইরাস মানুষের শরীরে প্রবেশ করে কী কী কার্যকলাপ ঘটায়, কোন কোন অংশে থাবা বসায় তা নিয়েও রয়েছে ধোঁয়াশা।

তবে শরীরের ভিতর এর কারিকুরি কী, তা বোঝার আগে শরীরে এই ভাইরাস কী ভাবে প্রবেশ করে তা জানা দরকার। ন্যাশভিল-এর ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় মেডিক্যাল সেন্টারের সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ উইলিয়াম শ্যাফনারের মতে, রোগাক্রান্ত মানুষের হাঁচি-কাশির ড্রপলেট বায়ুতে ঘুরে বেড়ায়। রোগীর কাছাকাছি থাকা সুস্থ মানুষের নাক, মুখ ও চোখের মাধ্যমে তার শরীরে প্রবেশ করে এই ড্রপলেট। শরীরে এসেই ভাইরাসের অণুগুলো দ্রুত নাসাপথের পিছন দিকে বা গলার ভিতরের দিকে মিউকাস মেমব্রেনের ভিতরে গিয়ে সেখানকার কোষে হানা দেয়। সেই কোষই তখন হয়ে যায় গ্রাহক বা রিসেপ্টর কোষ।

করোনাভাইরাসের দেহতল থেকে উঠে আসা বা স্পাইকের আকারে অবস্থান করা প্রোটিনকণাগুলো কোষের আস্তরণকে আঁকড়ে ধরে ভাইরাসের জিনগত উপাদানকে সুস্থ মানুষটির দেহকোষে প্রবেশ করতে সাহায্য করে। ভাইরাসের এই জিনগত উপাদানগুলি কোষের বিপাক ক্ষমতার উপর একপ্রকার দখল নিয়ে কোষকে নির্দেশ দেয় ‘ভুলভাল’ কাজ করার জন্য। ‘ভুলভাল’ কাজ মানে? কোষকে নিয়ন্ত্রণ করেই সে তাকে দিয়ে সেই ভাইরাসের বৃদ্ধি ও বেড়ে ওঠায় সাহায্য করতে কোষকে বাধ্য করে।

এই ভাইরাস যখন ফুসফুসে এসে পৌঁছয়, তখন ফুসফুসের মিউকাস মেমব্রেনে প্রদাহ তৈরি হয়।

শরীরে ঢুকে শ্বাসজনিত সমস্যা কী ভাবে ঘটায়?

কোষ যখন বাধ্য হয়ে ভাইরাসের বৃদ্ধি ও ফুলেফেঁপে ওঠার কাজে মন দেয়, তখন বেড়ে যাওয়া ভাইরাস অণুগুলি ফেটে গিয়ে গ্রাহক কোষের চারপাশে থাকা অন্যান্য কোষগুলিকেও আক্রমণ করে। এরই উপসর্গ হিসেবে গলাব্যথা ও শুকনো কাশি শুরু হয়। এর পর দ্রুত এই ভাইরাস ব্রঙ্কিওল টিউবে ছড়িয়ে পড়ে। যখন বাড়তে বা়ড়তে সেই ভাইরাস ফুসফুসে এসে পৌঁছয়, তখন ফুসফুসের মিউকাস মেমব্রেনে প্রদাহ তৈরি হয়। এটি অ্যালভিওলাই ও ফুসফুসের থলিগুলির ক্ষতি করে। ফলে এদের পক্ষে সারা শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ করা ও কার্বন ডাই অক্সাইড অপসারণ করার কাজটাও খুব কঠিন হয়ে পড়ে।

ফুসফুসে ঢুকে কোন পথে ছড়ায় ভাইরাস?

শিকাগো স্কুল অব মেডিসিনের প্যাথোলজি বিভাগের অধ্যাপক সু-ইউয়ান জিয়াও চিনের করোনা-আক্রান্ত রোগীদের রিপার্ট পরীক্ষা করেন। তাঁর মতে, ফুসফুসের দুই পা‌শের পেরিফেরিয়াল অঞ্চলে আক্রমণ করে উপরের শ্বাসানালী ও ট্রাকিয়ার দিকে ছড়িয়ে পড়ে ভাইরাস।

শুধু কি ফুসফুসেই হামলা চালায় এই ভাইরাস?

গবেষক কম্পটন ফিলিপের মতে, তেমন সরলীকরণ করলে ভুল হবে। মিউকাস মেমব্রেনের পথ ধরেই এই ভাইরাস ছড়ায়। তাই নাক-মুখ দিয়ে ঢুকে তা মিউকাস মেমব্রেন ধরে এগোতে এগোতে পায়ুদ্বার পর্যন্ত ছড়িয়ে যেতে পারে। পথে যে কোনও অংশেই চালাতে পারে করোনা-সন্ত্রাস। গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সিস্টেমেও এই ভাইরাস হানা দেয়। তখন জ্বর-সর্দি-কাশির সঙ্গে ডায়েরিয়া বা বদহজমের সমস্যা দেখা দেয়। রক্তবাহেও প্রবেশ করতে পারে এই জীবাণু। করোনাভাইরাস রোগীর আরএনএ ​​এবং মলের নমুনাতেও ধরা পড়েছে। তবে সংক্রামক এই ভাইরাসকে রক্ত বা মল ধরে রাখতে পারে কি না তা নিয়ে এখনও কোনও স্পষ্ট ধারণায় পৌঁছতে পারেননি চিকিৎসকেরা। এ ছাড়াও এই ভাইরাসের হানার প্রকোপে অস্থিমজ্জা এবং লিভারের মতো অঙ্গগুলিও ফুলে উঠতে পারে। শরীরে এই ভাইরাস ছড়়িয়ে যাওয়া মাত্র শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এর সঙ্গে লড়াই শুরু করে। ফলে এর বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে প্রদাহযুক্ত অঞ্চলগুলির কিছুটা ক্ষতি করে। ফলে শারীরিক ক্ষতি যে কেবল ভাইরাসের কারণেই হয়, এমন নয়। ক্ষতি কিছুটা হয় নিজের প্রতিরোধ ব্যবস্থা দ্বারাও।জেনে রাখা কোন ধাতু বা আংটি দিয়ে এই ভাইরাস সংক্রমিত হয় না।মানুষ থেকে মানুষের মধ্যে

জ্যোতিষশাস্ত্রে প্রাকৃতিক বিপর্যয়, মহামারী, ধ্বংসলীলা ইত্যাদির উপর কোনও ভবিষ্যতবাণী ফলপ্রসূ 100%হয়না প্রকৃতিরই কারণে তবুও অনেক টাই আঁচ করা যায়। গ্রহাবস্থানের প্রেক্ষিতে অনেকক্ষেত্রে জ্যোতিষের ফলাদেশ মেলে আশ্চর্যজনক ভাবে আবার বহুক্ষেত্রে ফলাদেশ ৫০% পরিণত হয়। সমষ্টিগত ফলাফল বলার ক্ষেত্রে নিষেধ আছে জ্যোতিষশাস্ত্রে। একথা গুরুমুখে শোনা। তবে সামগ্রিকভাবে মানুষকে সতর্ক করতে জ্যোতিষশাস্ত্রের বিকল্প অন্যকোনও শাস্ত্র বা পথ আছে বলে আমার জানা নেই।

বর্তমান সময় থেকে আগামী ১৫ মে ২০২০ পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গ শুধু নয়, সারা ভারতের পক্ষে সময়টা শুভ নয়। ভারত মকররাশির দেশ। মকরে শনি ও মঙ্গলের সহাবস্থান কারণে মহামারী, বড় অগ্নিকাণ্ড, বড় দুর্ঘটনা ইত্যাদি ঘটতে পারে। এমনটা আগামী আড়াই বছর ধরে মাঝেমধ্যেই ঘটবে সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে। তবে করোনার মারাত্মক প্রভাব থাকবে আগামী ১৫ মে পর্যন্ত। কারণ ৯ মে নাগাদ মঙ্গল মকর থেকে কুম্ভে সরে যাবে। তারপর ধীরে ধীরে কাটবে অস্বস্তিকর অবস্থা। কলকাতা এবং পশ্চিমবঙ্গ ধনুরাশির অন্তর্ভুক্ত। দ্ধাদশে রবি থাকার কারনে দেশের আর্থিক ব‍্যাবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।২৯/১১/২০২০ থেকে ভারত ও পশ্চিমবঙ্গ খুব মজবুত জায়গা নেবে।

আসুন দেখি আগের মহামারী গুলো কেমন ছিল।

বিশ্বজুড়ে ক্রমেই বেড়ে চলেছে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে এই সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছেন ৮ লক্ষ ২৬ হাজার ৫১০। প্রতি ঘণ্টায় লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। মৃতের সংখ্যাও বিশ্বজুড়ে বাড়ছে। এখনও পর্যন্ত ৪৩ হাজার মারা গিয়েছে বিশ্বে। ভারতেও প্রতিদিন বাড়ছে করোনা আক্রান্তদের সংখ্যা। আজ পর্যন্ত ভারতে২০ ৭৩ জন আক্রান্ত এই সংক্রমণে।মারা গিয়েছে ৫৩ জন। অবশ্য এর আগেও বহুবার বিশ্বে মহামারীর প্রকোপে প্রচুর মানুষ মারা গিয়েছিল। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এরম ১০টি মহামারী...

অ্যান্টোনিন প্লেগ (খৃষ্ঠ পূর্ব ১৬৫)
গ্যালেনের প্লেগ নামেও পরিচিত এই অ্যান্টোনাইন মহামারীতে এশিয়া মাইনর, মিশর, গ্রীস এবং ইতালিতে প্রভাবিত হয়েছিল। মিজলস ও স্মলপক্সে এই সময়ে পাঁচ মিলিয়ন মানুষ মারা গিয়েছিল।

জাস্টিনিয়ার প্লেগ (৫৪১-৫৪২)
এই বুবোনিক প্লেগের জেরে ইউরোপের আর্ধেক জনসংখ্যা কমে গিয়েছিল। প্রায় ২৫ মিলিয়ন মানুষ এতে মারা যায়। প্রতিদিন প্রায় ৫০০০ জন করে মারা গিয়েছেন এই সময়ে।

কালো মড়ক (১৩৪৬-১৩৫৩)
কালো মড়ক মানবসভ্যতার ইতিহাসে একটি বীভৎস, অমানবিক ও কালো ইতিহাস বহন করছে। পৃথিবীব্যাপি ছড়িয়ে পড়া এই মহামারির কবলে পড়ে ১৩৪৬-১৩৫৩ সালের মধ্যে ইউরোপ, আফ্রিকা এবং এশিয়া মহাদেশের ৭৫ থেকে ২০০ মিলিয়ন মানুষ মৃত্যুবরণ করে। যদিও এটির উৎসস্থল ছিল এশিয়া। ইঁদুর থেকে সংক্রমিত প্লেগ রোগের সঙ্গে এই রোগের অনেক সাদৃশ্য খুঁজে পেয়েছিল বিশেষজ্ঞরা।

তৃতীয় কলেরা মহামারী (১৮৫২-১৮৬০)
এই কলেরার মহামারীতে এক মিলিয়ন মানুষ মারা গিয়েছিল। তৃতীয় কলেরা মহামারীটি ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়েছিল। এছাড়া এশিয়া, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা এবং আফ্রিকাতেও এটির প্রকোপ দেখা গিয়েছিল।

ফ্লু মহামারী (১৮৮৯-১৮৯০)
এশিয়াটিক বা রাশিয়াটিক ফ্লু নামে পরিচিত এই মহামারীতে প্রায় ১ মিলিয়ন মানুষ মারা গিয়েছিল। এই সংক্রমণে এইচ ৩ এন ৮ ভাইরাসের সংক্রমণ দেখা গিয়েছিল। মধ্য এশিয়া, কানাডা সহ বিস্তীর্ণ অঞ্চলে এটি ছড়িয়ে পড়েছিল।

ষষ্ঠ কলেরা মহামারি (১৯১৯-১৯১১)
অন্য পাঁচবারের মতোই, ষষ্ঠবারও ভারতে কলেরার প্রকোপ দেখা দেয়। যেখানে মৃত্যু হয় ৮ লক্ষ মানুষের। এটা ছড়িয়ে পড়েছিল মধ্য প্রাচ্য দেশে, উত্তর আফ্রিকা, পূর্ব ইউরোপ ও রাশিয়াতে। ষষ্ঠ কলেরা মহামারি ভারত ছাড়াও ১৯১০ থেকে ১৯১১ পর্যন্ত এর উৎস ছিল আমেরিকা। এই মহামারিতে ২০ মিলিয়ন মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।

ফ্লু মহামারী (১৯১৮)
১৯১৮ সাল থেকে ১৯২০ এই মহামারীটি ছিল। ইনফ্লুয়েঞ্জার এই মহামারীর জেরে প্রায় ৫০ মিলিয়ন মানুষ মারা গিয়েছিল। এই মহামারীর প্রকোপের প্রথম ২৫ সপ্তাহেই ২৫ মিলিয়ন মৃত্যু হয়েছিল।

এশিয়ান ফ্লু (১৯৫৬-১৯৫৮)
এইচ ২ এন ২-র সংক্রমণটি এশিয়ান ফ্লু নামে পরিচিতি পায়। ইনফ্লুয়েঞ্জার এই মহামারীর উৎসটিও করোনা ভাইরাসের মতোই ছিল চিন। ১৯৫৬ সালে এই রোগ দেখা যায় প্রথমবার। এই রোগের প্রভাব ছিল পরবর্তী দুই বছর, অর্থাৎ ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত। এই সংক্রমণের জেরে মারা গিয়েছে ২ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ। এই মহামারী ছড়িয়ে পড়েছিল সিঙ্গাপুর, হংকং ও আমেরিকাতে।

ফ্লুয়ের মহামারী (১৯৬৮)
ফ্লু মহামারীটি শুরু হয় ১৯৬৮ সালে হংকংয়ে। এর জেরে এর অপর একটি নাম হংকং ফ্লু হয়ে যায়। এরপর হংকং থেকে এই সংক্রমণ ক্রমেই ছড়িয়ে পড়েছিল সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইনস, অস্ট্রেলিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। এই রোগের জেরে মৃত্যু হয়েছিল প্রায় এক মিলিয়নের বেশিজনের। এর জেরে হংকংয়ের ১৫ শতাংশ জনসংখ্যা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে

এইচআইভি-এইডস মহামারী (২০০৫-২০১২)
১৯৭৬ সালে এই শুরু হয় আফ্রিকার কঙ্গ প্রজাতন্ত্রে। ক্রমেই এইচআইভির প্রকোপ বেড়ে চলে কঙ্গোতে। ১৯৮১ সালে এটি বৃহৎ আকার ধারন করে। ১৯৮১ সাল থেকে এই রোগে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বজুড়ে মৃত্যু হয় ৩৬ মিলিয়ন মানুষের। তবে ক্রমে এই রোগের বিরুদ্ধে সচেতনতা ও নতুন চিকিৎসা সপদ্ধতির মাধ্যমে বর্তমানে এই রোগকে নিয়ন্ত্রণ করা খুব সহজ। ২০০৫ সাল থেকে ২০১২ সালের মধ্যে এই রোগে মৃত্যুর হার কমে যায় ২.‌২ মিলিয়ন থেকে ১.‌৬ মিলিয়ন।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200403003826