• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Monday, April 27th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও বেলগাছ

জোতিষ ও বেলগাছ

সপ্রভাত
।। ।বেলগাছ ও জোতিষ।।।

আমাদের দেশে বেল গাছ একটি সুপরিচিত গাছ। এই গাছের, পাতা, ফল ও ছালে আছে ঔষধি বহুগুণ। বেলের জন্ম ভারতবর্ষে। এটি লেবু পরিবারের সদস্য। সংস্কৃত নাম বিল্ব। এর বৈজ্ঞানিক নাম Aegle marmelos Correa।

শীত শেষে আবারও গ্রীষ্মের আগমনের অপেক্ষায়। বাড়ছে তাপমাত্রা। সেই সঙ্গে নানা ধরনের অসুখ-বিসুখেরও উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। গরমে ক্লান্তি দূর করতে কিংবা নানা রোগের উপসম ঘটাতে বেলের জুড়ি নেই। বেলফল কাঁচা অবস্থায় সবুজ বর্ণের থাকে, আর পেকে গেলে হলদে রঙ ধারণ করে। কচি বেল খাওয়াই উত্তম। তবে পাকা বেল বেশ উপকারী।

প্রতি ১০০ গ্রাম বেলের শাঁসে পাওয়া যায়:
পানি ৫৪.৯৬-৬১.৫ গ্রাম
প্রোটিন ১.৮-২.৬২ গ্রাম
স্নেহ পদার্থ ০.২-০.৩৯ গ্রাম
শর্করা ২৮.১১- ৩১.৮ গ্রাম
ক্যারোটিন ৫৫ মিলি গ্রাম
থায়ামিন ০.১৩ মিলিগ্রাম
রিবোফ্লেবিন ১.১৯ মিলিগ্রাম
এসকরবিক এসিড ৮-৬০ মিলিগ্রাম
নিয়াসিন ১.১ মিলিগ্রাম
টারটারিক এসিড ২.১১ মিলিগ্রাম

বেলের বহুমুখী উপকারিতা:
১। পাকস্থলীর আলসার, পাইলস রোগে উপকারী। এটি শক্তিবর্ধক হিসেবে কাজ করে।
২। অন্ত্রের কৃমিসহ অন্যান্য জীবাণু ধ্বংস করে ডায়রিয়া এবং আমাশয় প্রতিরোধ করে।
৩। বেলের ল্যাক্সিটেভ গুণ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং আমাশয় রোগে খুব কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। হজমেও উপকারী।
৪। বেলে ন্যাচারাল ডাই ইউরেটিক আছে, যা শরীরে পানি জমা প্রতিরোধ করে।
৫। বেলপাতার রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে পান করলে চোখের ছানি কমে যায়। এ ছাড়া ভিটামিন-এ মিউকাস মেমব্রেনের গঠন এবং চামড়ার ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে।
৬। ত্বককে সূর্যরশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে বেলের শাঁস এবং ত্বকের স্বাভাবিক রং বজায় রাখে।
৭। বেলের থায়ামিন ও রিবোফ্লোবিন হার্ট এবং লিভার ভালো রাখে।
৮। বেল থেকে পাওয়া বেটাক্যারোটিন রঞ্জক মানবদেহের টিউমার কোষের বৃদ্ধি রোধ করে। বিশেষ করে মহিলারা নিয়মিত বেল বা বেলের শরবত খেলে ব্রেস্ট ক্যান্সার ও জরায়ু ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।
৯। প্রস্টোজেন হরমোন লেভেল বাড়িয়ে মহিলাদের ইনফার্টিলিটির ঝুঁকি কমায়। তা ছাড়া প্রসব-পরবর্তী ডিপ্রেশন কমাতেও খুবই কার্যকরী।
১০। বেলের ভিটামিন-সি স্কার্ভি প্রতিরোধ করে। ভিটামিন-সি হলো শক্তিশালী প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা মানবদেহের বিভিন্ন সংক্রমণ রোধ করে।
১১। জন্ডিস এর সমস্যাই পাকা বেল গোলমরিচের সঙ্গে শরবত করে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
১২। সর্দি হলে বেলপাতার রস এক চামচ খেলে সর্দি ও জ্বরভাব কেটে যায়। বেলপাতার রস ঠাণ্ডা ও ক্রনিক কফে উপকারী। জয়েন্টের ব্যথা ও উপশম করে। পাতার রস মধু, গোলমরিচের গুঁড়া মিশিয়ে খেলে জন্ডিস নিরাময় হয়।
১৩। বেল বেটাক্যারোটিনের ভালো উৎস, যা থেকে ভিটামিন-এ তৈরি হয়। ভিটামিন-এ চোখের বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোকে পুষ্টি জোগায়। যারা নিয়মিত বেল খায়, তাদের চোখের বিভিন্ন অসুখ হওয়ার প্রবণতা থাকে তুলনামূলকভাবে কম।
সর
সর্তকতা : নিয়মিত পাকা বেল খাওয়া উচিত নয়। প্রতিদিন পাকা বেল খেলে স্বাভাবিক স্থিতিস্থাপকতা কমে যায় এবং পেট ফাঁপার সমস্যা হতে পারে। পাকা বেল একবারে বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত নয়।

জোতিষক গুরুত্ব:

বেল পাতা ও বেল গাছের গুরুত্ব সম্পর্কে জেনে নিন.....
হিন্দুধর্মে বেলগাছ হল একটি পবিত্র গাছ। বেলপাতা বা বেল গাছকে আমরা ভগবান শিবের সঙ্গে তুলনা করি। ভারতবর্ষের প্রায় বিভিন্ন জায়গাতেই বেলগাছ দেখতে পাওয়া যায়। দুর্গাপুজোর সময় ১০৮ টি বেলপাতা দিয়ে মা দুর্গার পূজা হয়। এর জন্ম কিভাবে হয় তা আমার সঠিক জানা নেই। তবে, কেউ কেউ বলেন মা দূর্গার ঘাম থেকে নাকি এই গাছের জন্ম যদিও এর শাস্ত্র রেফারেন্স কিছুই আমি জানি না।
বেলগাছ ত্রিগুণের অধিকারী যথা— স্বতঃ, রজ, তম।
জ্যোতিষ মতে বাড়ির দিক অনুসারে বেলগাছ থাকলে কি উপকার জেনে নিন -
• বাড়ির উত্তর পূর্ব দিকে বেলগাছ - সম্পদ প্রাপ্তি ও অশুভত্ব থেকে মুক্তি।
• বাড়ির পূর্ব দিকে বেলগাছ – বিভিন্ন সম্পদ ও শান্তি লাভের নির্দেশ করে।
• বাড়ির পশ্চিম দিকে বেলগাছ - সুসন্তান লাভের পথ প্রশস্ত করে।
• বাড়ির দক্ষিণ দিকে বেলগাছ - দুর্ঘটনা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
বৈদিক শাস্ত্র মতে বেলপাতাকে অনেক রকম ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে -
• বেলপাতার তিনটি পাতা একত্রে থাকলে হবে তখন তাকে একটি বেলপাতা বলা হয়। এই তিনটি বেলপাতা হল ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বর।
• এই তিনটি পাতাকে যথাক্রমে তিনটি চোখ বলা হয়।
• তিনটি পাতা যথাক্রমে – পূজা, স্তোত্র ও জ্ঞান।
• বেলডাল যথাক্রমে সৃষ্টি, স্থিতি ও লায়াকে উপস্থাপনা করে।
• বেলপাতার সামনের অংশকে অমুর্যাম বলা হয়।
• যে কোনও পূজার ক্ষেত্রে যদি অসম্পূর্ণ বা ছেড়া বিল্ব পত্র অর্পণ করা হয় তাহলে পাপ করার সঙ্গে তুলনা করা হয়।
• বেল ফলকে শ্রীফল বলেও জানা যায়। শিব পূজার একটি উত্তম উপাদান বেল পাতা।
যেকোন পূজায় হোমে বেলপাতা ও বেলকাঠ ব‍্যাবহার হয়।

বৈদিক মতে শারীরিক প্রয়োজনে বেলগাছ -
• বেল ফলের গুঁড়ো দুধের সাঙ্গে পান করলে রক্তাল্পতার থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
• হাই ব্লাড সুগার রোগে নিয়মিত বেল ফল খেলে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
• বেলফল ঠাণ্ডা জলে ভিজিয়ে মিছরি সহকারে পান করলে লিভারের সমস্যা দূর হয়।
• বেলফল সরষের তেলের মিশ্রণে যদি কোনও ব্যথায় মালিশ করা হয় তবে খুব উপকার পাওয়া যায়।
• বেলের গুঁড়ো যদি ক্ষত স্থানে লাগানো হয় তাহলে খুব তাড়াতাড়ি উপশম হয়।
• বেলফল চিনির সঙ্গে সেবন করলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।
ভাল লাগলে শেয়ার করুন,,কপি করা নিষেধ।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200427083728