• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Saturday, June 27th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও বিপতারিনী পূজা

জোতিষ ও বিপতারিনী পূজা

শুভ অপরান্থ
মা বিপদতারিনী

প্রতিবেদন টি পড়ে সকলের ভালো লাগবে ভালো লাগলে শেয়ার করুন।দয়া করে কেউ কপি করবেন না।
বিপত্তারিণী হলেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশা রাজ্য এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে পূজিত এক হিন্দু দেবী। তিনি দেবী সঙ্কটনাশিনীর একটি রূপ এবং দেবী দুর্গা ১০৮ অবতারের অন্যতম। হিন্দুরা মূলত বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য এই দেবীর পূজা করেন। আষাঢ় মাসের শুক্লা পঞ্চমী তিথিতে হিন্দু মহিলারা বিপত্তারিণী ব্রত পালন করেন।

আষাঢ় মাসের শুক্লা পঞ্চমী তিথিতে বিপদতারিনী পুজো হয়
এটি দেবী সঙ্কটনাশিনীর একটি রূপ
যিঁনি দুর্গা তিনিই বিপদতারিনী
মা বিপদতারিনী পুজো করা ভক্তরা সুখ ও শান্তি লাভ করে

আষাঢ় মাসের এই সময় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আষাঢ় মাসের শুক্লা পঞ্চমী তিথিতে হিন্দু মহিলারা বিপদতারিনী ব্রত পালন করেন। হিন্দুধর্মাবলম্বীরা মূলত বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য এই দেবীর পুজো করেন। গ্রামাঞ্চলে বিপদতারিনী পুজো চারদিন ধরে চলে। প্রথম দিনে দেবীর “আরাধনা” করা হয়। তারপর দুই রাত্রি ধরে রাতে বাংলা লোকগান, ভজন ও কীর্তন চলে। চতুর্থ দিনে বিসর্জন হয়। জ্যৈষ্ঠ ও আষাঢ় মাসে মঙ্গল ও শনিবারে মায়ের পুজো হয় । যেখানে ১৩ প্রকার ফল, ফুল, মিষ্টি, পান সুপারী অর্পণ করা হয়।

এই পুজোর নিয়ম অনুসারে মা বিপদতারিনী পুজো করা ভক্তরা সুখ ও শান্তি লাভ করে। শাস্ত্রে যেমন মা লক্ষ্মী মাকে ধন সম্পদের দেবী হিসাবে বিবেচনা করা হয়। তেমনি এটা বিশ্বাস করা হয় যে মা বিপদতারিনী উপাসনা করলে তিনি সকলের উপর আশির্বাদ বজায় রাখেন। একই সঙ্গে সমস্ত ঝামেলা, অর্থ সঙ্কট থেকে মুক্তি দেন। ঘরে সুখ ও সমৃদ্ধি লাভ হয়। তবে এই দিনে নির্দিষ্ট কিছু কাজ করা নিষিদ্ধও। বিপদতারিনী পুজোর দিনগুলিতে এই নিয়ম বিরুদ্ধ কাজ জীবনে ডেকে আনতে পারে চরম অর্থকষ্ট ও সমস্যা।

বিপদতারিনী পুজোর সময় পরিবারের বাইরে কাউকে টাকা দেবেন না বা ধারও করবেন না। এটা বিশ্বাস করা হয় যে এই সময় প্রদত্ত টাকা ফেরত আসে না। এই দিনে কাউকে অর্থ দিলে মা রাগান্বিত হন এবং সম্পর্কও নষ্ট হয়ে যায়।

কি কি করবেন আর কি কি করবেন না

১) এই দিনটিতে কোনও মহিলাকে অপমান করা উচিত নয়। এদের সম্পর্কে আপত্তিজনক কথা বলবেন না। মা লক্ষ্মী মহিলাদের মধ্যেই বাস করেন এবং মা লক্ষ্মী এই কাজে ক্রুদ্ধ হন।

২)বিপদতারিনী পুজোর সময় নিরামিষ আহার গ্রহণ করুন। এইদিনে পরিবারের কোনও সদস্য মদ্যপান করা এড়ানো উচিত। এই দিনে পূর্ণ নিরামিষ খাবার খাওয়া উচিত ও নিয়ম মেনে পুজো সম্পন্ন করা উচিত।

৩ )বিপদতারিনী পুজোর দিনে কাউকে চিনি দেওয়া উচিত নয়। জ্যোতিষশাস্ত্রে, চিনি শুক্র এবং চাঁদ উভয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত। অতএব বিপদতারিনী পুজোর দিনে চিনি দিলে শুক্র দুর্বল হয় এবং শুক্র বস্তুগত সুখের কর্তা। শুক্র গ্রহ রুষ্ট হলে বৈষয়িক স্বাচ্ছন্দ্যের হ্রাস ঘটে এবং আর্থিক পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়।

৪)বিপদতারিনী পুজোর আগে গণেশের পুজো করা উচিত। এর ফলে দেব-দেবতারা সুখী হয় এবং উভয়ের কৃপাদৃষ্টি বজায় থাকে। সম্ভব হলে সকালে বা সন্ধ্যায় পুজোর শেষে বাড়ির মহিলাদের প্রথম প্রসাদ গ্রহণ করা উচিত।

৬)বিপদতারিনী পুজোর ব্রত পালনের সময় কারও সঙ্গে কথা বলবেন না। এর ফলে দেবী রাগান্বিত হন এবং অর্থ সম্পর্কিত সমস্যা শুরু হয়। বাড়িতে অসুস্থ বাড়তে শুরু করে। ব্যবসায় ক্ষতিও দেখা দিতে পারে।

৭)বিপদতারিনী পুজোর স্থান সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন। এর ফলে ঘরের সুখ ও শান্তির ধারা অব্যাহত থাকে। দুঃস্থদের দান করুন, মানুষের বিপদে পাশে দাঁড়ান।

মা বিপদতারিনীর পুজোয় দিন কোন ৫ টি জিনিস ঘরে আনলে পরিবারে অর্থ-সমৃদ্ধি আসবে জেনে নিন

হিন্দু শাস্ত্রমতে সারা বছর জুড়ে মোট চারটি নবরাত্রি পালন করা হয়। আমাদের কাছে এর মধ্যে দুটি নবরাত্রি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চৈত্র নবরাত্রি এবং শারদীয়া নবরাত্রি আমাদের কাছে খুবই পরিচিত দুটি উৎসব। এগুলি ছাড়াও আরো দুটি নবরাত্রি পালন করা হয়। প্রথমটি মাঘ মাসের শুক্ল পক্ষ তিথিতে এবং দ্বিতীয়টি আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষে উদযাপিত হয়। এই আষাঢ় মাসের গুপ্ত নবরাত্রিটি এবছর পালিত হচ্ছে ২২শে জুন থেকে ২৯ জুন পর্যন্ত। এ সময় মা শক্তি অর্থাৎ বিপদতারিনী মায়ের পুজো করা হয় এবং মা লক্ষ্মীর আরাধনাও করা হয়। বাস্তু মতে, এই সময় দেবী লক্ষ্মী ও বিপদতারিনীর পুজোর সাথে সম্পর্কিত এই পাঁচটি জিনিস গৃহে রাখলে দেবী সন্তুষ্ট হন ও আপনার পরিবারের প্রতি কৃপাদৃষ্টি বজায় রাখেন। এর ফলে পরিবারের সদস্যদের ধন লাভের সম্ভাবনা বাড়ে। গুপ্ত নবরাত্রি তিথিতে দেবীকে সন্তুষ্ট করলে আপনার সমস্ত মনস্কামনা পূর্ণ হবে। তাই এই সময় এই ৫ টি জিনিস বাড়িতে রাখা অত্যন্ত শুভ।

১. পদ্ম ফুল- এই ফুল দেবীর অত্যন্ত প্রিয়। বিপদতারিনী পুজোর দিনে যদি পদ্ম ফুল বা ওই সম্পর্কিত কোনও ছবি ঘরে রাখা হয়, তবে দেবীর কৃপা পরিবারের উপর সর্বদা বজায় থাকে। এই সময়ে মা লক্ষ্মীর পুজোয় পদ্ম ফুল দিয়ে মায়ের কৃপাদৃষ্টি লাভ করুন।

২. সোনা বা রূপো – এই সময় বাড়িতে রৌপ্য বা স্বর্ণ মুদ্রা আনা খুবই শুভ বলে মনে করা হয়। দেবী লক্ষ্মী বা ভগবান গণেশের চিত্র যদি মুদ্রায় লিপিবদ্ধ থাকে তবে তা আরও বেশি শুভ হয়ে ওঠে। রৌপ্য বা সোনার মুদ্রাগুলিও দেবী লক্ষ্মীর স্বরূপ হিসাবে পূজা করা হয়।

৩. মা লক্ষ্মীর ছবি- পদ্মেশোভিত মায়ের পাশে রয়েছে সম্পদের ভান্ডার। দেবীর এই ধরনের একটি ছবি এই সময় বাড়িতে নিয়ে আসা খুবই শুভ। এছাড়াও,মা লক্ষীর এমন কোনো ছবি যেখানে সম্পদ বা অর্থ এর ছবি রয়েছে তা বিশেষ ভাবে প্রভাব ফেলে বাড়ির আর্থিক স্বচ্ছলতায়।

৪. ময়ুর পালক – বিপদতারিনী পুজোর দিনে ঘরে ময়ূর পালক রাখা খুবই শুভ কারণ এটিকে ঈশ্বরের অংশ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। অন্যদিকে মা লক্ষ্মীর অন্যতম বাহন হলেন ময়ূরও। নবরাত্রির সময় ঘরে ময়ূর পালক আনার ফলে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদে বাড়িতে সুখ ও সমৃদ্ধি বৃদ্ধি পায়।

৫. ষোলটি সাজসজ্জার জিনিস- বিপদতারিনীর পুজোর সময় দেবীর জন্য বাড়িতে ষোলপ্রকার সাজসজ্জার জিনিস রাখা খুবই শুভ। দেবীর পুজোর পর ষোলটি সাজসজ্জার জিনিস দান করুন। বিপদতারিনীর পুজোতে এই নিয়মটি পালন করলে দেবীর কৃপা সর্বদা আপনার পরিবারের ওপর বর্ষিত হবে। এই ষোলটি সাজসজ্জার জিনিস সম্পদ এবং বৃদ্ধির লক্ষণ হিসেবে মনে করা হয়।

বর্ণনা

আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথিতে জগন্নাথ দেব রথযাত্রা করেন। এই সময় সারা দেশ জুড়ে চলে গুপ্ত নবরাত্রী। শুক্লপক্ষে রথযাত্রা থেকে উল্টোরথ পর্যন্ত যে দুটি শনিবার ও মঙ্গলবার পড়ে সেই দিনেই বিপত্তারিণী পুজা হয়।

পুরাণে বর্ণিত আছে শুম্ভ নিশুম্ভ নামে দুই দৈত্যর অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে দেবগণ স্বর্গচ্যুত হয়ে শ্রী বিষ্ণুর নির্দেশে হিমালয়ে দেবী মহামায়ার তপস্যা করেন। মহাদেবের অর্ধাঙ্গিনী শ্রী শ্রী চণ্ডী দেবতাদের তপস্যায় সন্তুষ্ট হয়ে সারা দেন। শুম্ভ ও নিশুম্ভকে বধ করার জন্য দেবী শ্রী শ্রী চণ্ডীর কোষ থেকে জ্যোর্তিময়ী দেবী কৌশিকীর সৃষ্টি হয়।

তিনি দেবতাদের অভয় দান করেন। শুম্ভ নিশুম্ভের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন দেবী কৌশিকী। কিন্তু দুরাচারী দৈত্য শুম্ভ ও নিশুম্ভ দেবীর সঙ্গে যুদ্ধ করার পরিবর্তে কোটি চন্দ্রপ্রভাসম দেবী কৌশিকীকে বিবাহের প্রস্তাব দেয়।

এই দেবী মোহাচ্ছন্ন শুম্ভাসুরকে অদ্বৈত জ্ঞান দান করে বলেছিলেন- “ ঐকেবাহং জগত্যত্র দ্বিতীয়া কা মমাপরা । পশ্যৈতা দুষ্ট ময্যেব বিশন্তো মদবিভূতয়ঃ ।। ” ( এই জগতে এক আমিই আছি । আমি ছাড়া আমার সাহায্যকারিনী আর কে আছে? ওরে দুষ্ট ভাল করে দেখ , ব্রহ্মাণী প্রভৃতি শক্তি আমারই অভিন্না বিভুতি বা শক্তি । এই দেখ তারা আমার সঙ্গে মিশে যাচ্ছে ।) এরপর তিনি শুম্ভ ও নিশুম্ভকে পরাজিত করে দেবতাদের বিপদমুক্ত করেন। পুরাণ বর্ণিত দেবীর এই রূপকে বিপত্তারিণী রূপ বলা হয়। বাংলায় মল্লরাজের রাজত্বকাল থেকে এই ব্রতের প্রচলন শুরু হয়।

ব্রতের উপকরণ:

ব্রতপালনের উপকরণ সামান্য । ঘট‚ আমের পল্লব‚ শীষ সমেত ডাব‚ একটি নৈবেদ্য‚ তেরোরকম ফুল‚ দু ভাগে কাটা তেরো রকম ফল । আলাদা চুবড়িতে তেরোটা গোটা ফল‚ তেরো গাছি লালসুতো‚ তেরোটি দুর্বা‚ তেরোটি পান ও তেরোটি সুপুরি দিতে হয় ।

ব্রতের আগের দিন নিরামিষ আহার করলে ভাল
ব্রতের দিন পুজো করে ব্রতকথা শুনে ফল-মিষ্টি বা তেরোটি লুচি খেয়ে উপবাস ভাঙেন ভক্তরা। লাল সুতোয় তেরোটি গিঁট দিয়ে তেরোটি দূর্বা বাঁধতে হয়। মেয়েদের বাম ও ছেলেদের ডান হাতে পড়েন এই ডোর। যজমানেরা সাধ্যমতো দানদক্ষিণা দেন পুজারী ব্রাহ্মণকে। বাংলার পাশাপাশি এই ব্রত পালন হয় বিহার ওড়িশা ও ঝাড়খন্ডেও।

লাল ধাগা কেন পড়ানো হয়

বিপত্তারিণী পূজা উপলক্ষে মহিলারা উপবাস করেন। প্রথা অনুসারে হাতে “তাগা” (এক গুচ্ছ পবিত্র লাল সুতো ও দুর্বা) বাঁধে। এর আসল রহস্য কী?

রাস্তায় চলতে গিয়ে আপনি হয়তো লক্ষ্য করে থাকবেন অনেক লোকের কবজিতে এক গোছা লাল সুতো বাঁধা থাকে।

এই অলৌকিক সুতো সমস্ত অমঙ্গল, বিপদ-আপদ থেকে নিরাপদ রাখবে, এটাই বিশ্বাস।

বিপত্তারিণী পূজা ছাড়াও পূরাণে লাল সূতো ব্যবহার করার কিছু উদাহরণ পাওয়া যায়।

ভক্ত প্রহ্লাদের পুত্র বলিরাজ ব্রহ্মার আশীর্বাদে স্বর্গ, মর্ত ও পাতালের অধিকারী হয়েছিলেন। দেবরাজ ইন্দ্রের সিংহাসন রক্ষা করতে ভগবান বিষ্ণু বামন রূপে জন্ম গ্রহণ করে বলিরাজকে পাতালে পাঠিয়ে দেন। ভগবান বিষ্ণু বলিকে অমরত্ব দান করলে, আর্শীবাদ স্বরূপ তিনি তাঁর হাতে বেঁধে দেন লাল সুতো। সেই থেকেই হিন্দুদের মধ্যে হাতে লাল সুতো বাঁধার প্রচলন রয়েছে।

এ ছাড়া আরও একটা মত প্রচলিত আছে। এক সময় দেবতা ও অসুরের মধ্যে প্রচণ্ড যুদ্ধ শুরু হয়। অসুরদের পরাক্রম দেখে দেবরাজ ইন্দ্র খুবই চিন্তিত হয়ে পড়েন। স্বামীকে চিন্তিত দেখে স্ত্রী ইন্দ্রাণী তাঁর জন্য প্রার্থনা শুরু করলেন। ইন্দ্রানী তাঁর আধ্যাত্মিক শক্তি একত্রিত করে লাল সুতো দিয়ে একটি সুতো তৈরী করেন।

তারপর দেবরাজ ইন্দ্রের মঙ্গল কামনা করে সেই লাল সুতোর মালা তাঁর গলায় বেঁধে দেন। যাতে অসুরেরা তাঁকে আঘাত করতে না পারে। এরপর দেবতা ও অসুরের মধ্যে প্রচণ্ড যুদ্ধ শুরু হয়। ইন্দ্রের নেতৃত্বে সেই যুদ্ধে দেবতারা জয়ী হন। তখন থেকেই বিপদ থেকে রক্ষা পেতে হিন্দুরা লাল সুতো বাধার প্রচলন করে আসছে।

বিপত্তারিণী ব্রতের মন্ত্র:

মাসি পূণ্যতমেবিপ্রমাধবে মাধবপ্রিয়ে। ন বম্যাং শুক্লপক্ষে চবাসরে মঙ্গল শুভে। সর্পঋক্ষে চ মধ্যাহ্নেজানকী জনকালয়ে। আবির্ভূতা স্বয়ং দেবীযোগেষু শোভনেষুচ।নমঃ সর্ব মঙ্গল্যেশিবে সর্বার্থসাধিকে শরণ্যে ত্রম্বক্যে গৌরী নারায়ণী নমস্তুতে।।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200627162442