• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Thursday, February 24th, 2022

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও আয়ূরবেদ শ্রাস্ত্রে বহুমুত্র, সুগার ও তার প্রতিকার।

জোতিষ ও আয়ূরবেদ শ্রাস্ত্রে বহুমুত্র, সুগার ও তার প্রতিকার।

শুভ বৃহস্পতিবার
জোতিষ ও আয়ূরবেদ শ্রাস্ত্রে বহুমুত্র, সুগার ও তার প্রতিকার।
পোস্ট টি আজকের দিনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।পড়ুন ভালো করে আর ঘরে বসে সুগার নিয়ন্ত্রণ করুন।তবে চিকিৎসকের পরামর্শ একান্ত প্রয়োজন।
জ্যোতিষশাস্ত্র মতে বহুমূত্র ও সুগার রোগের কারক হল বৃহস্পতি। কারণ বৃহস্পতি গ্রহ মানুষের লিভার ও যকৃৎকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। অগ্ন্যাশয় বৃহস্পতি গ্রহ দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত হয়। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে মূত্রগ্রন্থির ওপর মঙ্গলগ্রহের বিশেষ অধিকার, আর যকৃত নিয়ন্ত্রণ করে বৃহস্পতি। তুলা রাশিও হল মূত্রগ্রন্থির নিয়ন্তা। অতএব, বহুমূত্র ও সুগার রোগ সম্বন্ধে বিচার করতে হলে তুলারাশির অধিপতি শুক্রের অবস্থানও বিশেষ ভাবে লক্ষ্য করতে হবে। অর্থাৎ কোনও জাতক-জাতিকার বহুমূত্র রোগ হবে কি না, তা জানতে হলে বৃহস্পতি, মঙ্গল ও শুক্রগ্রহের অবস্থান পর্যালোচনা করতে হবে।

জন্মকুণ্ডলীকে কী রূপ গ্রহাবস্থান বহুমূত্র রোগ হতে পারে দেখে নেওয়া যাক:

১। জন্মকুণ্ডলীতে বৃহস্পতি দুর্বল বা অশুভ হলে বহুমূত্র বা মধুমেহ রোগ হতে পারে। বিশেষ করে কারও জন্মকুণ্ডলীতে বৃহস্পতি যদি তুলা রাশি কিংবা বৃশ্চিক রাশিতে অবস্থিত হয় এবং অশুভ গ্রহ যুক্ত বা দৃষ্ট হয়, তবে বহুমূত্র রোগ হতে পারে।

২। জন্মকুণ্ডলীতে শুক্রগ্রহ যদি পাপ গ্রহ দ্বারা যুক্ত বা দৃষ্ট হয়ে লগ্নের অষ্টমে অবস্থিত হয়, তবে এরূপ জাতকের বহুমূত্র রোগ হতে পারে।

আরও পড়ুন: বৃষ লগ্নে জাতকের দশম স্থান কতটা গুরুত্বপূর্ণ

৩। জন্মকুণ্ডলী শুক্র ও মঙ্গল যদি একত্রে কর্কট, মিন বা বৃশ্চিক রাশিতে অবস্থিত হয়, তবে এরূপ জাতকেরও বহুমূত্র রোগ হতে পারে।

৪। যে কোনও পাপগ্রহ যদি জলজ রাশিতে অবস্থিত হয় (কর্কট, মীন ও মকর রাশির শেষ ভাগকে বলা হয় জলজ রাশি), সে ক্ষেত্রেও বহুমূত্র রোগ হতে পারে।

৫। লগ্নের অষ্টমে পাপ গ্রহ যুক্ত বা দৃষ্ট হয়ে যদি মঙ্গল অবস্থিত হয়, সে ক্ষেত্রেও বহুমূত্র রোগের আশঙ্কা থাকে।

৬। সচরাচর যাঁদের কর্কট, বৃশ্চিক ,মীন ও তুলা লগ্নে জন্ম তাঁদের বহুমূত্র রোগ বেশী হয়ে থাকে।

সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে আয়ূরবেদ

১)সম-পরিমাণ শুকনো হলুদ ও আমলকির গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। সেটি দু’গ্রাম করে সকালে খালি পেটে ও রাতে খাওয়ার আগে ঠান্ডা জলের সঙ্গে খেতে হবে।

২)দু’চামচ মেথি দানা ও চার ইঞ্চি পদ্মগুলঞ্চ রাতে এক কাপ জলে ভিজিয়ে রাখবেন। সকাল সেটি ছেঁকে খেয়ে নিয়ে তাতে আবার জল মেশাতে হবে। সেই জল সন্ধেবেলা খেতে হবে। রাতে আবার নতুন করে ভেজাতে হবে।

৩) কাঁচা হলুদ ও নিমপাতা সমান ভাবে নিয়ে দু’কাপ জলে সেদ্ধ করে এক কাপ থাকতে নামিয়ে নিন। পরদিন সকালে খেতে হবে।

৪) ৫০ গ্রাম সজনে ডাঁটা তিন কাপ জলে সেদ্ধ করে জল অর্ধেক করতে হবে। পরদিন সেই জল ছেঁকে সকাল-সন্ধ্যায় অর্ধেক করে খেতে হবে।

৫) ৫গ্ৰাম গ্রাম নিমপাতা দু’কাপ জলে ফুটিয়ে এক কাপ করে নিতে হবে। সেটি ছেঁকে নিয়ে পরদিন সকালে খেতে হবে।

৬) কম বয়স থেকেই সপ্তাহে পাঁচ দিন সকালে খালি পেটে একটুকরো হলুদ খেলে ডায়াবেটিস আটকানো যায়। হলুদের সঙ্গে কোনও দিন কয়েকটি থানকুনি পাতা বা কোনও দিন কচি নিমপাতা মিশিয়ে খেলে ভাল হয়।

৭)ডায়বেটিস থাকলে পথ্য হিসেবে খাওয়া দরকার সজনে পাতা, মেথি শাক, লাউ ও লাউশাক, কচি মুলো সমেত শাক, লেটুস, গাজর, টোম্যাটো, রসুন, পেঁয়াজ, পাতিলেবু, কাঁচালঙ্কাও করলা এগুলোর কোনও একটি যেন রোজকার খাবারে থাকে। ফল খেতে ভালবাসলে সপ্তাহে এক দিন দুপুরে অন্য কিছু না খেয়ে ইচ্ছে মতো নানা রকম ফল মিশিয়ে খেতে পারেন।

যাদের টাইপ২ ডায়াবেটিস আছে

করলা

করলা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কারণ এটি রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা কমাতে পারে। ইনসুলিনের নিঃসরণ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে করলা। দুই বা তিনটি করলার বীজগুলি ফেলে দিয়ে রস বের করে নিন। করলার রসের সঙ্গে জল মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খান।

দারচিনি

যাদের টাইপ ২ ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য দারচিনি খুবই উপকারী। এটি অগ্নাশয়ের ইনসুলিন উৎপাদনের প্রক্রিয়াকে উদ্দীপ্ত করে এবং রক্তের সুগার লেভেল কমায়। দারচিনির গুঁড়ো চা, জল বা অন্য পানীয়ের সঙ্গে মিশিয়ে পান করতে পারেন।

অ্যালোভেরা

অ্যালোভেরা জেলে ফাইটোস্ট্যারলস নামক শক্তিশালী উপাদান থাকে যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, ফাইটোস্ট্যারলসের অ্যান্টিহাইপার গ্লাইসেমিক প্রভাব আছে যা টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের জন্য উপকারী। হলুদ, তেজপাতা ও অ্যালোভেরা জেল জলের সঙ্গে মিশিয়ে দিনে দুবার পান করুন।

আম পাতা

৩-৪ টি আম পাতা জলে ফুটিয়ে নিন। প্রতিদিন সকালে এই মিশ্রণটি খেলে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা কমে। আম পাতা শুকিয়ে গুঁড়া করে রাখতে পারেন। দিনে দুবার আধা চামচ করে এই আম পাতার গুঁড়ো খেতে পারেন।

জোতিষ শাস্ত্র অনুয়ায়ী সুগার কমানোর প্রধান উপায় বৃহস্পতির প্রতিবিধান।

১)বেশী করে হলুদ রঙের পোশাক পরা।

২)স্নান করে বৃহস্পতির বীজমন্ত্র : ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ১০৮ বার।

৩)৬ রতি পীতপোখরাজ তর্জনী অঙ্গুরী তে ধারন করতে পারেন।

৪)রাতে কাঁচের পাত্রে ৬০০মিলি জলে পীত পোখরাজ বা টোপাজ ডুবিয়ে রেখে সকালে ১ চামচ কাচা হলুদ মিশিয়ে খেতে হবে

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20220224071224