• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Thursday, April 26th, 2018

Astro Palmist Numerology Center

মা ত্রিপুরেশ্বরী

মা ত্রিপুরেশ্বরী


ত্রিপুরেশ্বরী

উদয়পুর শহর থেকে তিন কিলোমিটার দূরে মন্দিরটি অবস্থিত। মহারাজা ধন্যমাণিক্য ১৫০১ সালে এই মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন। মাতা ত্রিপুরেশ্বরীকে (মা কালী) এই মন্দিরে পূজা দেওয়া হয়। হিন্দুদের পবিত্র ৫১টি পীঠের একটি মনে করা হয় এই মন্দিরটিকে।

প্রতি বছর দীপাবলি ও কালী পূজায় মন্দির প্রাঙ্গণে মেলা বসে। সে সময় বহু পর্যটক ও দর্শনার্থীরা এখানে আসেন। মন্দিরে পাশে বিশাল কল্যাণ সাগর নামে একটি পুকুর রয়েছে।

অন্যান্য মন্দির

অন্যান্য মন্দিরের মধ্যে ভুবনেশ্বরী মন্দির, গুণাবতী মন্দির, দুর্গা মন্দির, জগন্নাথ মন্দির, বিষ্ণু মন্দির, মহাদেবের মন্দির ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। ভুবনেশ্বরী মন্দিরে বসেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর বিখ্যাত বিসর্জননাটিকাটি লিখেছিলেন। এছাড়া ভুবনেশ্বরী মন্দিরের পাশে বদরমোকাম মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র স্থান

ত্রিপুরেশ্বরী শক্তিপীঠ (দ্বিতীয় পর্ব)

মা ত্রিপুরেশ্বরী হলেন ভগবান
ত্রিপুরেশের শক্তি। তিনি
শিবশক্তি, তিনিই অসুর দলনী
চণ্ডীকা । দেবীর পূজো এখানে
ষোড়োশী দেবীর পূজার নিয়মে
করা হয় । তন্ত্র আচারে দেবীর
পূজা হয় । খ্রিষ্টীয় পঞ্চদশ
শতকে মোঘোল রা ত্রিপুরা
রাজ্য আক্রমণ করেন। যবন
সৈন্যরা কামান, সেনা নিয়ে মন্দির
আক্রমণ করেন । লক্ষ্য একটাই
মন্দির লুটপাট, ধ্বংস । মোঘোল
গনের নীতি ছিল- হয় মোঘোল
দের আধিপত্য স্বীকার করে
বার্ষিক খাজনা দাও, নচেৎ যুদ্ধ
করো । আকবর একটু দয়ালু
চিন্তাধারার হলেও- বাকী
মোঘোল গন বিশেষত
ঔরঙ্গজেব- এই নীতি অনুসরণ
করেছেন । ত্রিপুরা ছোটো
রাজ্য। সেখানকার হিন্দু রাজার
শক্তি কম । তিনি কিভাবে লড়বেন
বিশাল মুঘল বাহিনীর সাথে । শ্রী
শ্রী চণ্ডীতে বলে –
রোগানশেষানপহংসি তুষ্টা
রুষ্টা তু কামান্ সকলানভীষ্টান্ ।।
ত্বামাশ্রিতানাং ন বিপন্নরাণাং
ত্বামাশ্রিতা হ্যাশ্রয়তাং
প্রয়ান্তি ।।
( অর্থাৎ- হে দেবী ! তুমি তুষ্ট
হলে সকল রকম রোগ নাশ করে
থাকো। আবার তুমি রুষ্ট হলে তাঁর
সকল প্রকার আশা, ইচ্ছা নষ্ট
হয় । যাহারা তোমাকে আশ্রয়
করে, তাহাদের বিপদ হয় না। কারন
তোমাকে আশ্রয় করিলে জগতের
আশ্রয় হওয়া যায় । )
ত্রিপুরার তৎকালীন রাজধানী
উদয়পুর মুঘল রা দখল করে
মন্দিরের দিকে আগাতে থাকলে
মুঘল সেনাদের মধ্যে ভয়ানক
মহামারী দেখা যায়। প্রচুর মুঘল
সেনা রোগে মারা যায় । মুঘল
হাকিম রাও ঔষধ দিতে পারেনি।
বাকী মুষ্টিমেয় জীবিত কিছু সেনা
পলায়ন করে। দেবীর মন্দির
লুঠপাঠ করবার বাসনা নিয়ে গিয়ে
তারা জীবন হারালো । দেবীর
মধ্যে পালিনী বৈষ্ণবী মূর্তি দেখা
যায় আবার তাঁর মধ্যে সংহারিনী
মহাকালী মূর্তিও দেখা যায় ।
ত্রিপুরার প্রাচীন যে রাজ্য সীমা
ছিল তাঁতে তিনটি শৈব পীঠের
উল্লেখ দেখা যায় । বাংলাদেশের
কুমিল্লার সতেরো রত্ন মন্দির,
রাজরাজেশ্বরী মন্দির, পার্বত্য
চট্টগ্রামের চন্দ্রনাথ মন্দির ।
বিভিন্ন পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শন
দেখে অনুমান করা যায়- এই
অঞ্চলে একসময় পাল, দেব,
চন্দ্র বংশীয় রাজারা রাজত্ব
করতেন । প্রাচীন বাংলার
ইতিহাসে আমরা পাল বংশের
রাজত্বের কথা জানতে পারি ।
মন্দির টি ৭৫ ফুট উচু । দূর থেকে
মন্দিরের চূড়া দেখা যায় ।
মন্দিরের তিনদিকে ভোগ রান্নার
ঘর, পুরোহিত সেবাইত দের থাকার
ঘর আছে। মন্দিরের স্থাপত্যে
বৌদ্ধ প্রভাব সুস্পষ্ট ।
জোতিষ শাস্ত্রে

ত্রিপুরাসুন্দরী
ইনি বুধের ইষ্টদেবী
বিদ্যা বুদ্ধির কারক গ্ৰহ বুধ

শ্রীং হ্লীং ক্লীং এং সৌঃ ঊং হ্লীং শ্রীং কএইলহ্লীং হসকহলহ্লীং সংকলহ্লীং সৌঃ এং ক্লীং হ্লীং শ্রীং

বিধি
এই মন্ত্রের পুরশ্র্বরণ এক লক্ষ জপ আছে। জপ পশ্চাত্‍‌ ত্রিমধুর (ঘি, মধু, চিনি) মিশ্রিত কনেরের ফুল দিয়ে যজ্ঞ করা উচিত।

ফল
কমল ফুলের যজ্ঞে ধন-সম্পত্তি প্রাপ্তি, দইয়ের যজ্ঞে উপদ্বর নাশ, লাজার যজ্ঞে রাজ্য প্রাপ্তি, কর্পুর, কুমকুম এবং কস্তুরির যজ্ঞে কামদেবের চেয়েও বেশি সৌন্দর্যের প্রাপ্তি হয়। আঙুরের যজ্ঞে বাঞ্চিত সিদ্ধি এবং তিল দিয়ে যজ্ঞ করলে সমস্ত ইচ্ছার পূর্তি হয়। আবার গুগুলের যজ্ঞে সমস্ত দুঃখের নাশ হয়।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20180426090005