সুপ্রভাত
#নারী ও পুরুষের লক্ষণগত কিছু ফলাফল #
★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★
অঙ্গ প্রতঙ্গের কিছু কিছু লক্ষনগত ফলাফল নারী পুরুষ উভয়ের বেলায় একই, তাই এক সঙ্গে শুভাশুভ লক্ষনগত বৈশিষ্টের আলোচনা করা হল।
নারীদের চোখ দুটো টানা টানা, গাল ভরাট, কন্ঠের হাড় দেখা যায় না এরূপ হলে সেই নারী অধিক সুলক্ষন যুক্তা, এরা সংসার জীবনে স্বামী সন্তানের কল্যাণকারী হয়ে থাকে। কন্ঠের হাড় দেখা গেলে তা অশুভ ছাড়াও বিপরীত ফল প্রদান করে। পুরুষদের কন্ঠের হাড় বেরিয়ে থাকা মঙ্গল কর। এরা সুর সঙ্গীত প্রিয়, দৃঢ়চেতা, প্রতিভাবান এবং প্রেমিক হয়। এদের কন্ঠের স্বর প্রায় সাধারণ মানুষ হয়েও অসাধারন হয়। অবশ্য এদের রাগ ও জেদ একটু বেশী হয়। এক কথায় কন্ঠের হাড় বেরিয়ে থাকা পুরুষেরা বহু নারীর বিপরীত ক্রমে নারীরা বহু পুরুষের মনরঞ্জনে সমর্থ হয়ে থাকে। এক কথায় পুরুষেরা খ্যাতিমান হয় আর নারীরা যায় অধঃপতনে, রটে সামাজিক দুর্নাম।
পুরুষদের নাকের ডগা বাঁকা হলে পরিণত বয়সের কোন এক সময়ে এরা নেশায় আকৃষ্ট হয়ে পড়ে। সুন্দর টিকালো নাকের পুরুষেরা মহাসৌভাগ্যবান আর নারীরা হয় অধিক সুলক্ষনা। এরা সমাজে দ্রুত প্রতিষ্ঠা পায় ও সংসার সমাজে সুখী জীবন যাপন করে। পার্থিব জগতের প্রায় সকল আশা আকাঙ্খাই পুরণ হয়। সংগ্রাম এদের জীবনে সহজাত ধর্ম তবে জীবনের মধ্যভাগ অবধী কাটে নানান প্রকার প্রতিকুল পরিস্থিতির মধ্যদিয়ে। নাক খুব ছোট বা বেটে, বসা এরুপ নারী পুরুষদের সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভক্তি শ্রদ্ধা, সাধন ভজন ও ধর্মের প্রতি কোন রুপ আকর্ষণ থাকে না। নীতি বিরুদ্ধ কাজ করতে এরা কখনই দ্বিধা করে না।
দাঁত অত্যাধিক বড় হলে সেই নারী পুরুষেরা জীবনে নানান প্রকার অসুখ বিসুখে ভোগে। এরা স্বভাবে অনেকটাই ভিতু প্রকৃতির হয়ে থাকে। এদের দাম্পত্য জীবনে অমিল ছাড়াও মামলা মকদ্দমা বা শালিশীর মাধ্যমে দাম্পত্য বিচ্ছেদ ঘটে। আঁকা বাঁকা, এবড়ো থেবড়ো,সুন্দর ও সাজানো নয় এরুপ দাঁতের নারী পুরুষেরা নিজে যেমন শান্তি পায় না তেমনি অপরের শান্তি নষ্ট করতে মোটেও কুন্ঠিত হয়না। এরা নিজের স্বাথের্র বাইরে একটি পা-ও বাড়াতে নারাজ। অনেক সময় এরা নিজেরা অবৈধ প্রেমে লিপ্ত হবে, আবার সন্দেহ করবে স্বামী বা স্ত্রীর উপর। এক কথায় এদের মনটা যেন কুটিলতায় পূর্ণ।
দাঁত দেখতে সুন্দর সাদা ধবধবে দুধের মতন এমন নারী পুরুষের জীবনে বিলম্বে হলেও সুখ, শান্তি ও প্রতিষ্ঠা লাভ হয়। সংসারের সকলের প্রতি অন্তর দৃষ্টি রাখেন। উপকার করে বদনামের ভাগী হন তবুও উপকার করেই চলেন। এরা হয় দেশ ও দশের সত্যিকারের প্রেমিক বা প্রেমিকা। নারীদের উপরের পাটির সামনের দুটি দাঁত বড় মাঝ খানে ফাঁকা এবং অন্য সকল দাঁত সুন্দর সুচারু রুপে সজ্জিত হলে তারা পিতৃকুলের দুর্নাম বদনামের কারক হলেও সংসার জীবনে ঠিকই সুখী হয়। বিবাহিত জীবন পবিত্রতায় ভরা ছাড়াও শেষ জীবনে প্রচুর ধার্মিক হয়। উক্ত দুটি দাঁত স্বাভাবিকের তুলনায় অধিক বড় নজরে পড়ার মতন হলে অবশ্য এরা স্বভাবজাত ভাবে অধিক কৃপন হয়। এদের স্বামীরা প্রচুর সন্দেহ বাতিক গ্রস্থ হয়। এদের বিবাহিত জীবনে ছাড়াও যৌনজীবনে প্রায়ই সুখ হয় না।
ঠোঁট পাতলা, ছোট ও মোলায়েম হলে সেই নারী পুরুষেরা অত্যন্ত শৃঙ্গার প্রিয় হয়। এরা প্রেম অথবা বিবাহিত জীবনে বিপরীত লিঙ্গকে শৃঙ্গার আনন্দে ভরিয়ে তুলতে পারে। দুটি ঠোঁটই সমান কোনটি মোটা বা পাতলা নয় এমন নারী পুরুষরা প্রথম জীবনে প্রচুর কষ্ট পেলেও শেষ জীবন অনেকটাই সুখের হয়। মেয়েদের ঠোঁট সামান্য মোটা সেই সঙ্গে দাঁতের মাড়ি ও সামান্য উচু হলে এদের সাংসারিক জীবন সুখের হয় না। স্বামী সন্তান থাকা সত্ত্বেও অন্য পুরুষের সান্নিধ্য পাবার জন্য একেবারেই বিকারশুন্য হয়ে পড়েন। অমসৃন ঠোঁটের মাঝখানটা সামান্য নিচু হলে সেই নারী পুরুষ জীবনে অনেক দুঃখ কষ্টে জীবন যাপন করে। দুটি ঠোঁটই নিখুঁত সুন্দর সমান সেই সঙ্গে গাল বড় নয় মানানসই হলে সেই নারী পুরুষ সংসার সমাজে সুখী ও প্রতিষ্ঠিত হয়। অত্যন্ত পাতলা সুন্দর ঠোঁট যেন দেখলেই সহজে নজরে পড়ে এরুপ নারী পুরুষেরা অত্যন্ত শৃঙ্গার প্রিয় ও কামকলা কুশলী হয়। নিজেরা যেমন নানান প্রক্রিয়া বা ভঙ্গিমায় শৃঙ্গার রস উপভোগ করতে ভালবাসে তেমনই করায় বিপরীত লিঙ্গকে। পাতলা ছোট এবং মসৃন ঠোঁটের নারী পুরুষেরা সংসার সমাজের সমস্ত কাজ সুন্দর পরিপাটি রুপে করতে ভালবাসে। পুরুঠোঁটের মানবেরা মুখরা বা ঝগরাটে হয় আর বড় ঠোঁটের মানব চরিত্রহীন লম্পট হয়।
কান অত্যন্ত ছোট এবং দুটি কানই সমান ও সুন্দর লোমযুক্ত ও শিরাহীন, সেইসঙ্গে মাথার চুল কোঁকড়া হলে সেই নারী পুরুষেরা শত প্রতিকুলতার মধ্যদিয়েও সমাজে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং সুখ শান্তি সমৃদ্ধি ভোগ করে। এরা হয় প্রকৃত জ্ঞানী, বিদ্যান, যশস্বী ছাড়াও জীবনে অপরিসীম ছাপ রেখে যায়। মধ্য বয়সের পর এদের জীবনের সকল প্রকার আশা আকঙ্খাই পূরণ হয়ে থাকে। কান অত্যন্ত ছোট মুখ মণ্ডলের সাথে কোন ক্রমেই মানান সই নয় এরুপ নারী পুরুষেরা অধিক কৃপন ও নীচু মনের প্রতিক। কান অত্যাধিক বড় হলে সেই জাতক জাতিকাদের জীবনে একদিকে যেমন বিরল প্রতিভায় প্রতিভাবান্বিত হয় অন্য দিকে থাকে টাকা পয়সা চুরি, পরধন সম্পত্তি আত্মস্যাৎ করার ইচ্ছা, দস্যু বৃত্তি, ডাকাতি, লুটতরাজ ও মিথ্যা কথা বলার অভ্যাস।
যে সকল নারীদের দেহ অনুপাতে মাথা ছোট তারা জীবনে কখনই শান্তি পায় না। এদের জীবন যেন জন্ম থেকেই জ্বলছি। এদের আচার ব্যবহার কথাবার্তা যেন অপরের শান্তি বিনষ্টের কারণ। তবে এরা প্রায়ই স্বভাবজাত ভাবে কৃপন হয়। মাথার চুল সামান্য কোঁকড়ানো গায়ের রং সামান্য ফরসা বা শ্যামলা, টিকালো নাক, দাঁতগুলো সাজানো সেই সঙ্গে ঠোঁট পাতলা হলে সেই নারীরা জীবন চলার পথের সকল বাঁধা বিঘ্ন অতিক্রম করে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হয়। সংসার জীবনের সকল প্রকার ভোগ বাস নাই পূর্ণ হয়, তবে দাম্পত্য জীবনে স্বামীর সঙ্গে বনিবনা হয় খুবই কম। এদের দাম্পত্য জীবন সুখের হয় যদি তাদের প্রথম সন্তান কন্যা হয়।
টিকালো ও সুন্দর সুশ্রী নাকের নারী পুরুষেরা সমাজে লোকপ্রিয়, সহজ, সরল থেকেও জীবনে প্রচুর অর্থের অধিকারী হয়। তবে এসব জাতকদের রাগ জেদ ও অভিমান বেশী থাকায় বিবাহিত জীবনে মনোমালিন্যতা যেন এদের নিত্য সঙ্গী। মুখমন্ডলের তুলনায় নাক ছোট অর্থাৎ মানান সই নয় অথবা নাক অতিরিক্ত লম্বা হলে সেই নারী বা পুরুষের সংসার ও দাম্পত্য জীবন শত চেষ্টায়ও সুখের করতে পারেনা। তবে এই সব জাতক জাতিকাদের বিবাহ হয় সম্ভ্রান্ত ও প্রতিষ্ঠিত পরিবারে।
মুখ মন্ডলের আকৃতি চারকোনা বিশিষ্ট এবং মাথাটা একটু বড় যা সহজে দেখলেই বোঝার মতো এরুপ নারী পুরুষেরা অত্যন্ত চালাক, চতুর ও উদার হয়। এরা নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য পারে না এমন কোন কাজ নেই। এদের বিবাহিত জীবন প্রায়ই সুখের হয় না। পুরুষ হলে স্ত্রীর বশ আর নারী হলে স্বামীর বশ হয় এবং একে অপরের প্রশংসার পঞ্চমুখ থাকে। এরা হয় শশুর কুলের ভক্ত তবে পরিচিত মহল বা বন্ধু-বান্ধবের কাছে সর্বদাই বিপরীত কথা বলে। কারও পিছনে এরা এক টাকা ব্যয় করলে বিপরীত পথে পাঁচ টাকা তুলে নিয়ে তবেই ছাড়বে।
পুরুষ লোকদের বুকে লোম থাকলে তারা হয় প্রেমিক, বিলাসী, উদার, সুন্দর মানসিকতার ও রোমান্টিকতায় পূর্ণ। এদের বিবাহ কার্য সুসম্পন্ন হয় প্রায়ই প্রেম করে অথবা পরিচিত জনের মধ্যে। এদের হৃদয় সর্বদাই স্নেহ দয়া, মায়া মমতায় পূর্ণ। সংসার জীবনে সুখী হতে নিজের প্রচেষ্টাই বেশী, অন্যকে নিয়ে এরা কখনই মাথা ঘামায় না। এরা অত্যন্ত অভিমানী হওয়ায় সংসার সমাজ সহ সমস্ত অঙ্গনে প্রতারিত হয়, বিপরীতে পুরুষদের বুকে মাথার চুলের ন্যয় অতিরিক্ত লোম বা একে বারেই না থাকা বা সামান্য দুএকটি লোম থাকলে তা বিপরীত ফল প্রদান করে। বুকে লোমহীন পুরুষেরা অধিকাংশই হীন মনের, স্বার্থপর ও নির্দয় হয়। এরা নিজের ও পরিবারের বাইরে অন্য কাউকে বা জগৎকে নিয়ে কোন রুপ ভাবে না। স্ত্রীর সাথে টাকা পয়সা নিয়ে বা খরচের পাই টু পাই হিসাব বা অযথা নানান আছিলায় সাংসারিক শান্তি নষ্ট করে।
পুরুষদের পিছনে কোমরের ঠিক নিচে খানিকটা অংশে লোম থাকা মহাসৌভাগ্যের চিহ্ন। এদের জীবনে বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বা বয়সের তালে তালে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি আসে। লোম শুন্য হাত পা ও বুকের পুরুষেরা ধুর্ত, প্রতারক, শয়তান ও বদমাস হয়। শিরা এবং লোমহীন বাহুর মেয়েদের ভাগ্য অধিক সুপ্রসন্ন থাকে। সংসার সমাজ ও প্রতিষ্ঠার ক্ষেএে নারীদের বাহু শিরাবহুল হলে তাদের জীবনের অধিকাংশ সময়েই শোক দুঃখের অশ্রজল ঝরে। হাতের তালু শুকনো এবং শিরাবহুল হলে সেই নারী ও পুরুষদের জীবন ব্যাপি দুঃখ ও দারিদ্র দশায় বসবাস করতে হয়। জীবন ব্যাপি দুঃখ, কষ্ট ও যন্ত্রনা কাকে বলে তা এরা হাড়ে হাড়ে টের পায়।
নারীদের পায়ের পাতা ও আঙ্গুল সুন্দর পরিপাটি সেই সঙ্গে নখ পদ্ম ফুলের পাপড়ীর ন্যায় স্নিগ্ধ সুন্দর যা দর্শনেই মনজুড়িয়ে আসে এরূপ নারীরা সাংসারিক জীবনের সকল কামনা বাসনা পূর্ণ করতে সক্ষম হলেও বিবাহের পুর্ব ও পরবর্তী কালে পরপুরুষের সঙ্গে একাধিকবার প্রেমপ্রীতিতে জড়িয়ে দেহ, মন দুটোই সপে দেয় যারদরুন মান মর্যাদা সমুলে বিনাশ হয়। তথাপি এরা জীবনে অঢেল অর্থের অধিকারিনী হয়। নারী পুরুষদের পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলের তুলনায় পাশের আঙ্গুলটি লম্বায় বেশী হলে এদের অর্থ, যশ, মান, মর্যাদা দিন দিন বৃদ্ধি পায় ছাড়াও এরা হয় উন্নত মানসিকতা সম্পন্ন ব্যক্তি। কিন্তু এদের চরিত্রের ব্যাপারে অবশ্য সন্দেহ থেকেই যায়। বিপরীতে ঐ আঙ্গুলটি বৃদ্ধাঙ্গুলি ও মধ্যমাঙ্গুলির চেয়ে ছোট হলে সেই নারী পুরুষেরা দাম্পত্য জীবনে রমনে অতৃপ্ত হয়। যারফলে এরা পরনারী বা পরপুরুষের প্রতি প্রবল রুপে ঝুকে পড়ে কামলালসা চরিতার্থ করার জন্য। এরা নিজেদের বুদ্ধির দোষে মদ্য, নেশা, বারবনিতায় গমন প্রভৃতি পথে গোপনে সঞ্চিত অর্থ নষ্ট করে।
নারী পুরুষের পায়ের পাতা শিরাবহুল, থ্যাবড়ানো, অসংলগ্ন, আঙ্গুলগুলো বেঁটে বেঁটে ও শ্রীহীন অর্থাৎ দেখতে কুশ্রী এদের জীবনে জীবনভর কমবেশী আর্থিক কষ্ট থেকেই যায়। এদের জীবনে স্বামী, সংসার, সন্তান সবই হয় কিন্তু দাম্পত্য জীবন সুখের হয় না। এদের স্বামী বিপরীত ভাবে স্ত্রী বিবাহের পরও অন্য নারী বা পুরুষের উপর দেহমন সপে দিয়ে জীবনে আত্মতৃপ্তি লাভ
করে। পায়ের পাতা অধিক লম্বা সেই সাথে চোখ উচু হলে সেই নারীরা জীবনে প্রচুর অর্থ সম্পদের মালিক হয়। হাটার সময় প্রতি পদে শব্দ হলে সেই মানব সংসার জীবনে প্রায়ই অসুখী হয়। চলার সময় সোজা সামনের দিকে তাকানো নারী পুরুষেরা প্রতিবাদী, জেদী ও একরোখা হয়। এদের জীবনে প্রায়ই আত্মীয় স্বজনের সঙ্গে প্রীতির সম্পর্ক থাকে না। নারীদের হাঁটার সময় আন্দোলিত হলে তারা বহু পুরুষের উষ্ণ স্পর্শে জীবন কাঁটায় ও আনন্দ পায়।
সাধারনের চেয়ে দ্রুত গতি সম্পন্ন নারী পুরুষেরা জীবনে বেশী সফল হয়। মধ্য বয়সের পর নিজস্ব বুদ্ধিমওায় এরা সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়। সাধারণ গতি সম্পন্না নারীদের সংসার জীবনের সকল আশা আকাঙ্খা পুরণ হলেও স্বামীর আদর সোহাগ, প্রেম ভালবাসা থেকে বঞ্চিত হয়। দাম্পত্য জীবনে মনের মিল খুব একটা হয় না। এদের বিবাহ হয় প্রায় ক্ষেএে প্রেম করে অথবা পরিচিত জনের মধ্যে। রাজ হংসের ন্যায় ধীরগতি সম্পন্না নারী অধিক সুলক্ষনা হয়।
হাঁসার সময় যাদের শরীর কাঁপে না, মাথা ঝাকে না, হাসির শব্দ অষ্ফুট হয় না বা মৃদু হাঁসি যুক্ত নারী, পুরুষেরা অত্যন্ত সুলক্ষন যুক্ত ছাড়াও আজীবন ভাগ্য থাকে সুপ্রসন্ন। এরা জগতে প্রচুর লোকপ্রিয় হয়। সংসার সমাজের মান, যশ প্রতিষ্ঠা সহ জীবনের সকল প্রকার আশাই পূর্ণ হয়। প্রেমে পড়তে পারলেই যেন এরা পূর্ণ তৃপ্তি লাভ করে। এদের বিবাহ সচরাচর আত্মীয় স্বজন বা পরিচিত জনের মধ্যে হয়ে থাকে। মুখে হাসি একেবারেই কম, অনিচ্ছায় হাঁসে বা জোর করে হাঁসি আনে এরুপ নারী পুরুষেরা নরম, কোমল ও মলিন মনের হয়। এদের বিবাহিত জীবন অশান্তিময় ছাড়াও দাম্পত্য জীবনে অকালে বিচ্ছেদ ঘটে। বিকট ও উচ্চ স্বরে হাঁসা নারী পুরুষদের সাংসারিক জীবন কখনই সুখের হয় না। পদে পদে ঠকে ও প্রতিটা কাজেই বাঁধা পায়। প্রাণ খোলা হাঁসি সেই সঙ্গে হাঁসির আওয়াজ হালকা হলে সেই নরনারী সৎ, সরল উদার, যশস্বী ও উত্তম মানসিকতার অধিকারী হয়। হাসির সময় প্রায়ই কাশি হলে সেই নরনারীগন জীবন সংগ্রামে কোন প্রকারেই জয়ী হতে পারে না।
স্বামীর চেয়ে স্ত্রী লম্বায় বড় হলে সেই স্ত্রী স্বামীর সংসার সন্তান সহ প্রতিষ্ঠা জীবনের সার্বিক উন্নতিতে জোরালো সহযোগী ও সফল হয়। লম্বা পেটের মেদহীন নারীরা কাম কলায় পারদর্শিনী হয় না। এরা স্বামীর শৃঙ্গার রস নিজে উপভোগ করে। এদের জীবনের শৃঙ্গারের যে আনন্দময় রসানুভুতি তা বিপরীত লিঙ্গের কাছে থেকে যায় অনাস্বাদিত। মোট কথা লম্বা পেট বা বেমানান ছোট পেটের নারীরা যেন শৃঙ্গারের অর্থই অবুঝ থাকে। তথাপিও এটা জানার কোনরূপ আগ্রহই থাকে না।
পূজা পার্বন, সাধন ভজন অথবা অন্যের দুঃখে যে নারীর দুচোখ ভরে জল আসে এবং অনবরত অশ্রজল ঝরে সেই নারী উদার পরোপকারী ও উন্নত মনের অধিকারিণী হয়। সৃষ্টিকর্তার প্রতি অগাধ বিশ্বাস আসক্তি ছাড়াও সর্বদাই সাধন ভজনে আগ্রহী হয় তবে এদের স্বামীরা হয় প্রায়ই বিপরীত মানষিকতা সম্পন্ন। এদের ধর্ম ও আধ্যাত্ম বিষয়ক চিন্তা চেতনা একেবারেই থাকে না।
নারীর স্তন যুগল সুগোল, সমান উচ্চতায় স্থুল, লোমহীন স্তনবৃন্ত খুব ছোট বা খুব বড় নয় অর্থাৎ শিশু মাতৃ দুগ্ধ পানে কোনরুপ অসুবিধা বোধ করবেনা এবং স্তন বৃন্তের চারপাশ ঘন কালো হলে সেই নারী সাংসারিক জীবনে সুখ,
শান্তি, সমৃদ্ধি সহ সর্বাঙ্গীন প্রতিষ্ঠালাভ করে। নারীর স্তনে লোম থাকলে তাদের বিবাহিত জীবনে সুখ শান্তি বিনষ্ট হয়। বার বার সন্তান নষ্ট বা ক্ষেত্রে বিশেষে সন্তান লাভে বাঁধা ছাড়াও সন্তানের কারণে দাম্পত্য জীবনে চিরস্থায়ী বিচ্ছেদ ঘটে থাকে। স্তনবৃন্ত উন্নত ও বড় এবং বৃন্তের চারপাশের গোলাকৃতি অংশ খয়েরী বর্ণের বা ফ্যাকাশে কিংবা লাল হলে সেই নারী পারিবারিক জীবনে স্বামী সন্তান নিয়ে সুখ শান্তি ভোগ করতে পারে না। এরা যৌন জীবনে অতৃপ্ত ও বিবাহোত্তর জীবনে একাধিকবার অবৈধ প্রেমে জড়িয়ে পড়ে। পরিশেষে সেই প্রেমেও মানসিক আঘাত পায় এবং সর্বপরি উপায় অন্তর না পেয়ে বার বার আত্মহত্যার চেষ্টা করে, এমনকি আত্মহত্যায় জীবন বিপন্ন হয়।
দীর্ঘ বাহুর নারী পুরুষেরা সংসার জীবন ছাড়াও আধ্যত্ম জীবনে প্রচুর উন্নতি, মানসিক শান্তি ও পরিতৃপ্তি লাভ করে। নারী দের বাহু ছোট এবং সেই সাথে হাতের চেটো ছোট ও আঙ্গুল গুলি খাট বা বেটে হলে সেই নারীর গর্ভের একাধিক সন্তান নষ্ট হয় ছাড়াও সন্তান বিষয়ক চরম অশান্তি, উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার মধ্যে থাকতে হয়। সারাজীবনটাই বৈষয়িক চিন্তা চেতনা করতে করতে কেঁটে যায় হাতের তালু পুরুষের হাতের মতন এবং শক্ত হলে সেই নারীর বিবাহিত জীবনে দাম্পত্য সুখ চিরস্থায়ী হয় না। যার ফলে সেই নারী মানসিক কিংবা শারীরিক পরিতৃপ্তির জন্য পরপুুরুষে আসক্ত হয়ে পড়ে।
নারীদের হাতের আঙ্গুল ও ডগা সরু আর পুরুষের হাতের আঙ্গুল সুন্দর ও ডগা চৌকো না হয়ে গোলাকৃতি বিশিষ্ট হলে সেই নারী বা পুরুষ সংসার সমাজে ঠিকই প্রতিষ্ঠা পায়। এদের জীবনের সকল আশা আকাঙ্খা পূরণ হয় ঠিকই কিন্তু বিপরীত লিঙ্গের প্রতি অতিমাত্রায় যৌন আবেদন ও আকর্ষণ থাকে। এই ভাবে ক্রমশ সবার অজান্তে গভীর প্রেমে তলিয়ে যায়।
লম্বা গলার নারী পুরুষেরা সারাজীবন আর্থিক দৈন্য দশায় পড়ে কষ্ট পায়। গলা ছোট হলে সেই মানব হিংসুক, ভয়ানক ছাড়াও দাম্পত্য জীবনে দুঃখী হয়। গলার উচ্চতা দেহের তুলনায় মানান সই হলে সেই নারী পুরুষেরা হয় সুলক্ষনযুক্ত।
উন্নত ও সুগোল গালের নারীরা সুলক্ষনা আর ভরাট পরিপূর্ণ গালের পুরুষেরা সমাজে গণ্য, মান্য, যশস্বী ও ধার্মিক হয়। সর্বদা দাঁত বেরিয়ে থাকা নারী পুরুষেরা ভয়ানক, নির্লজ্জ ও বেহায়া হয়। দাঁত কালো নারী পুরুষেরা সচরাচর পাপ কার্যে লিপ্ত হতে কোনরূপ দ্বিধা বোধ কর
KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI
E-MAIL ADDRESS: apnbkm.09@gmail.com
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks
WEBSITE: www.apnc.co.in