আজ আমি হাতের কয়েকটি রেখা নিয়ে আলোচনা করলাম।
ভাগ্যরেখা
১/ ভাগ্যরেখা মনিবন্ধ থেকে উঠে আয়ুরেখা গেসে শনির ক্ষেত্র পর্যন্ত যায় ভাগ্য রেখার উপরে যদি যব চিহ্ন থাকে তাহলে বুঝায় যে অশুভ শুচনা করে। এসময় তার ভাগ্য উন্নতিতে বাধা গ্রহস্থ করে। অনেকে যব করে চাকরি চলে যায় অনেকের ব্যবসায় অনেক লস খায় এক সময় এক কথায় সব ক্ষেত্রে বাধা দেখা দেয়।
২/ ভাগ্যরেখা মনিবন্ধ থেকে উঠে আয়ুরেখা গেসে শনির ক্ষেত্রে যায় তো ভাগ্য রেখার উপরে যদি ক্রস চিহ্ন থাকে সেক্ষেত্রে অশুভ শুচনা করে। সে সময় ব্যবসা চাকরি জিরোতে চলে আসে এই রকম অশুভ চিহ্ন থাকা ভালো না।
৫/ অনেক ক্ষেত্রে হাতে দুইটা ভাগ্য রেখা দেখা যায় একটি করতল থেকে একটা চন্দ্র ক্ষেত্র থেকে এধরনের ভাগ্যরেখা শুভ এক্ষেত্রে চন্দ্র থেকে ভাগ্যরেখা উঠলে তারা বিপরীত লিঙ্গ থেকে সাপোর্ট পায় যেমন মা,বাবা,স্ত্রী থেকে পাশাপাশি মনিবন্ধ থেকে ভাগ্যরেখা তাদের ভ্রমণ ও হয় চন্দ্র ক্ষেত্র থেকে ভাগ্য রেখা উঠলে ভ্রমণ হয় এটা শুভ এধরনের ভাগ্যরেখা থাকলে উন্নতি করে।
৪/ চন্দ্র ক্ষেত্র থেকে ভাগ্যরেখা উঠে শনির ক্ষেত্র গেলে এধরনের মানুষ উথান পতনের মধ্য দিয়ে কাটে। চন্দ্র থেকে ভাগ্যরেখা শুরু হলে চন্দ্র যেমন পৃথিবীর উপগ্রহ চন্দ্র যেমন জোয়ার ভাঁটা, আমবস্যা, পূর্ণিমা,রাত ,দিন চন্দ্রর একটি বৈশিষ্ট্য তেমনি চন্দ্র থেকে ভাগ্যরেখা মানুষের জীবন উথান পতনের মধ্যে থাকে সাধারণত সে যতই নিচু ফ্যামিলি হোক না কেন তার বিয়ের ভাগ্যটা খুব ভালো হয় তার বিয়ের ভাগ্যটা খুব ভালো হয় কারণ চন্দ্র বৃহস্পতি মিত্র গ্রহ চন্দ্র থেকে ভাগ্যরেখা উঠলে নারী ধারা সহযোগীতা পায় এধরনের লোকের বিয়ের মাধ্যমে ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারে কারণ তাদের বিবাহ যোগ ভালো থাক
হৃদয় রেখা
১/ হৃদয়রেখা শিরোরেখায় এসে মিশে গেলে তাদের ম্যারেজ হবার সম্ভাবনা প্রবল দেখা যায়।
২/ হৃদয় রেখা শনির ক্ষেত্রে এসে হঠাৎ স্তব্দ হয়ে গেলে জাতক আজীবন পার্থিব প্রমে ভালবাসায় আঘাত পায়।পত্নী ও নারীরা তাকে ভুল বোঝে তার ভালবাসার প্রকৃত মুল্য সে পায় না।এরা সংসার চিন্তা করে আধ্যাত্নিক দিকে মন দেয় ও সেই পথে এগিয়ে যায়।
৩/ হৃদয় রেখা থেকে একটা রেখা বৃহস্পতির ক্ষেত্রে এবং একটি রেখা মঙ্গলের দ্বিতীয় ক্ষেত্রে গেলে এরা জীবনে আঘাত পেলেও তা সহ্য করতে পারে। এরা প্রেমের মাঝ দিয়ে বিত্তশালী হয় ও অনেক অর্থ পায়। কিন্তু এদের হৃদপিন্ডের রোগ,বুক ধড়ফড় করা,থ্রম্বোসিস প্রভৃতি হতে পারে।
৪/ হৃদয়রেখা থেকে রেখা উঠে শনির ক্ষেত্রে গেলে তার ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে পারে। মনে ব্যথা পেলেও তা কখনো প্রকাশ করে না।
৫/ হৃদয়রেখা কোথাও ভাঙা হলে ঐ বয়সে জাতকের প্রেম বা ভালবাসার বিরাট ট্রাজেডি নির্দেশ করে। সেই জন্যে জাতক বিচলিত হলেও তা সামলে নেয়।শনির ক্ষেত্রে এটি ভগ্ন হলে প্রেমে বিরহ বোঝায়।শিক্ষার ক্ষেত্রে এদের দোদুল্যমান অবস্থা থাকে। এদের সংযম কম থাকে। অনামিকার নিচে ভগ্ন হলে অনামিকার ফলে বিচ্ছেদ বোঝায়।কনিষ্ঠার নিচে ভগ্ন হলে তা নিজ ধৃষ্টতার জন্য বিরহ বা প্রেমে ব্যর্থতা বোঝায়।
আয়ুরেখা
আয়ুরেখা শুধু আয়ুই নির্দেশ করে না তা প্রাণচাঞ্চল্য জীবনী শক্তি এবং জীবন উজ্জ্বলতা নির্দেশ করে। তার সঙ্গে সমান্তরাল রেখা থাকলে তাকে বলে অনুগরেখা বা মঙ্গল রেখা বা মার্শাল রেখা।এটি থাকলে জাতকের জীবনী শক্তি খুব বেশি হয় এবং সে দীর্ঘায়ু হয়ে থাকে। আমি বিজ্ঞান বিক্ততিক কিছু দিক তুলে ধরলাম বন্ধুদের কাছে।
১/ আয়ুরেখা থেকে কোন রেখা উঠে চন্দ্রের ক্ষেত্রে গেলে তা শুভ হয়।ঐ জাতক বিদেশে যায়। তবে ঐ রেখায় যব থাকলে জাতকের বিদেশে কষ্ট বা দুঃখ বা বাধা হয়।
২/ আয়ুরেখা থেকে রেখা উঠে শনির ক্ষেত্রে গেলে জাতকের ঐ বয়সে উন্নতি হলেও প্রথমে তার জীবনে একটা দুঃখ বিষাদ হতাশা বা শোক আসবে।
৩/ আয়ুরেখা থেকে রেখা উঠে রবির ক্ষেত্রে গেলে জাতক খ্যাতনামা হয়।
৪/ আয়ুরেখা থেকে রেখা উঠে বুধের ক্ষেত্রে গেলে তার ব্যবসা বাণিজ্যে উন্নতি হয়।তবে তার স্বাস্থ্য মাঝে মাঝে গোলমাল করতে পারে যদি রেখা গভীর ও স্পষ্ট না হয়।
৫/ আয়ুরেখা থেকে রেখা উঠে বৃহস্পতির ক্ষেত্রে গেলে তা শুভ ফল দেয়।
৬/ দুটি আয়ুরেখা পাশাপাশি থাকলে জাতক নানা বাধাবিঘ্ন বা ঝামেলাতে পড়লে তা থেকে সহজে রক্ষা পায়। তবে দ্বিতীয় রেখাটি আয়ুরেখাকে ক্রস করে চন্দ্রের ক্ষেত্রে গেলে তা অশুভ এবং ঐ বয়সে মানসিক উত্তেজনা বোঝায় ।
শিরোরেখা
১/ শিরোরেখার উপরে যব বা দ্বীপ চিহ্ন থাকলে তা ভাল হয় না।ঐ বয়সে কোনও ভুলের জন্য মানসিক কষ্ট পাবে। মানসিক রোগও হতে পারে। ঐ যব বৃহস্পতির নিচে থাকলে প্রবল উচ্চাকাঙ্কা থাকবে তবে তা পূর্ণ হবে না। শনির ক্ষেত্রের নিচে থাকলে তার বিশ্লেষণী ক্ষমতা থাকে না। রবির ক্ষেত্রের নিচে থাকলে প্রতিষ্টা পায় না।বুধের নিচে থাকলে বানিজ্যে ক্ষতি নির্দেশ করে। বিদ্যালাভেও অসুবিধা হয় ও চক্ষুরোগ ও নির্দেশ করে।
২/শিরোরেখা হৃদয়রেখা সমান্তরাল হরে জাতক আজীবন মনে মনে শত্রুতা বা বন্ধুত্বভাব পোষণ করে কোনও কথা সহজে ভোলে না।
৩/ শিরোরেখা ভগ্ন বা শৃঙ্খলযুক্ত হলে কোনও চিন্তা মাথায় বেশি সময় স্থান পায় না। তার উন্মাদ রোগ হবার প্রবণতা থাকে।
৩/ শিরোরেখাতে চতুষ্কোণ চিহ্ন থাকলে তা শুভ।ঐ বয়সে সব বিপদ থেকে জাতক রক্ষা পায়।
৪/ শিরোরেখা সম্পূর্ন মঙ্গলের প্রথম ক্ষেত্র পর্যন্ত আয়ুরেখার সঙ্গে একত্রে গিয়ে তারপর পৃথক হলে জাতক অত্যাচারী এবং পরপীড়ক হতে পারে।
৫/ দুটি শিরোরেখা খুবই কম দেখা যায়।তবে তা থাকলে খুবই শুভ।জাতকের নানা বিষয়ে জ্ঞান থাকে এবং অভূতপূর্ব মেধাশক্তি থাকে তার। বিরাট কোনও কাজ করে সে বিশ্বকে চমকে দেয়।
৬/ শিরোরেখা আয়ুরেখাকে কেটে শুক্রের ক্ষেত্রে এলে সে জনসাধারণের কাছ থেকে বিরাট খ্যাতি পায়। সে সার্থক নেতাও হতে পারে।
৭/ শিরোরেখা থেকে শাখা উঠে কনিষ্টা পর্যন্ত গেলে তা খুব শুভ হয়।জাতক হয় ধার্মিক শান্ত এবং খুব উন্নতমনা।
ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks