• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Thursday, August 8th, 2019

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে শিক্ষায় বুধের ভূমিকা

জোতিষ শ্রাস্ত্রে শিক্ষায় বুধের ভূমিকা

সুপ্রভাত

***জোতিষ শ্রাস্ত্রে শিক্ষায় বুধের প্রভাব***

আজকের প্রতিবেদন টি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ।সকল ছাত্র ছাত্রী পরে উপকৃত হবে।এটা আমার দীর্ঘ ৩৬ বছর কর্মজীবনের নিরলস চেস্টার সর্বশ্রেষ্ট লেখনী বলে আমি মনে করি।

জ্যোতিষ বিদ্যাকে বেদের চক্ষুও বলা হয়
জ্যোতিষ হলো সেই বিদ্যা, যার দ্বারা আকাশে অবস্থিত গ্রহ স্থিতির দ্বারা অতীত, ভবিষৎ এবং বর্তমান সম্বন্ধে আমরা জানতে পারি। জ্যোতিষ শাস্ত্রের অপর নাম জ্যোতিঃ শাস্ত্র। জ্যোতি শাস্ত্রের অর্থ হলো যে শাস্ত্র জীবনে আলো দেয়, প্রকাশ দেয় অর্থাৎ জ্যোতি দেয়।
.
জ্যোতিষের উৎপত্তি কবে হয়েছে এ সম্বন্ধে নিশ্চিত রূপে কিছু বলা না গেলে ও, বিশ্বের প্রাচীন গ্রন্থ বেদে জ্যোতিষের উল্লেখ আছে। জ্যোতিষ বেদেরই অংগ। বেদের ছয়টি অঙ্গ ----১) শিক্ষা ,২) কল্প, ৩) ব্যাকারণ, ৪) নিরুক্ত, ৫) ছন্দ ও ৬) জ্যোতিষ। জ্যোতিষ বিদ্যাকে বেদের চক্ষুও বলা হয়।
জ্যোতিষের উপযোগিতা বলতে গেলে এই বিশ্বসংসারের প্রতিটা মানুষ বা প্রানী গ্রহ নক্ষত্রের প্রভাবের অধীন। তাদের জন্ম কোষ্ঠী অনুযায়ী প্রতিটা মানুষ পৃথক প্রকৃতির, কেউ সুন্দর কেউ অসুন্দর, কেউ মন্দ বুদ্ধি কেউ অল্প বুদ্ধ্ি, প্রত্যেকের কোষ্ঠির গ্রহ সম্নবয় অনুযায়ী তার জীবনে সুখ দুঃখের উদয় হয়। যেরূপ ঔষধি সেবন করে রোগ দূর করা যায় বা কম করা যায় সেইরূপ মানুষের জ্যোতিষিও বিশ্লেশন দ্বারা বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে মানুশ সুস্থ সুখী জীবন লাভ করতে পারে। কেবল মাত্র অদৃষ্টের উপর বসে না থেকে এবিদ্যা ভাগ্য ও কর্মের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে। দৈনিক জীবনে জ্যোতিষের প্রয়োজনীয়তা অসাধারন। বিবাহ, সন্তান, ব্যবসা, চাকরী, যাত্রা, ভবন নির্মান ইত্যাদি প্রতিটা মহত্ত্বপুর্ণ জ্যোতিষ শাস্ত্রের মার্গদর্শন মানুষের জীবনে সহায়ক হয়।
জ্যোতিষের মুখ্যত দুইটি ধারা --- ১) গণিত জ্যোতিষ (Astronomy) ২) ফলিত জ্যোতিষ(Astrology)।তাই যে বিদ্যার দ্বারা মহাকাশ, নক্ষত্র ও গ্রহদের গতি অবস্থান ও চরিত্র জানা যায় সেই বিদ্যাকে গণিত জ্যোতিষ বলা হয়, আর যে বিদ্যার দ্বারা গ্রহদের অবস্থান সাপেক্ষে মানুষের জীবনে সুখ-দু:খের অতীত, বর্তমান ও ভবিষৎ এর অনুমান করা হয় সেই বিদ্যাকে ফলিত জ্যোতিষ বলা হয়।
আমাদের আকাশ অনন্ত কোটি নক্ষত্র দ্বারা গঠিত। কিছু কিছু নক্ষত্র সূর্যের থেকেও কয়েক গুন বড়। যারা আমাদের থেকে এত দূরে অবস্থিত যে তাদের আলো আমাদের পৃথিবীতে পৌছাতে কয়েক বছর লেগে যায়। যদিও আলোর গতিবেগ ১,৮৬,০০০ মাইল প্রতি সেকেন্ড।
অন্য তারা গুলোর মাঝেই একটি মন্ডল আছে যা সৌর মন্ডল নামে খ্যাত। যার মাঝে সুর্য আছে এবং তার চারি দিকে পৃথিবী ও অন্যান্য গ্রহ যেমন বুধ, শুক্র, বৃহ:স্পতি ইত্যাদি ঘুর্ণায়মান। এই সব গ্রহ গুলি সুর্যের শক্তিতেই তার চারিদিকে ঘুর্ণয়মান, সুর্যের পরিমন্ডলের বাইরে এরা যেতে পারবে না। সেই জন্য এই পরিমন্ডল কে সুর্য মন্ডল বা সৌর মন্ডল বলা হয়। আমাদের সম্পুর্ন ফলিত জ্যোতিষ এই সৌরমন্ডলের উপর নির্ভর করে।আর রয়েছে ২৭ টি নক্ষত্র।এগুলো সূর্যের থেকে খুব দূরে নেই।মনে রাখা প্রয়োজন যে নয়টি গ্ৰহ কিন্তু দ্ধাদশ রাশি চক্রের মধ্যে পরিভ্রমণ করে।

জ্যোতিষ শাস্ত্রে বুধের অবস্থান :

বুধ নির্দেশ করে আমাদের ব্রেন বা মস্তিষ্ক এবং সম্পূর্ণ নার্ভাস সিস্টেম। বুধ থেকে বুদ্ধির বিচার করা হয়। বুধ চায় পরিবর্তন। বুধ গ্রহটির নিজস্বতা বলতে কিছুই নেই। বুধের আবার বালক স্বভাব। বুধ ভাল থাকলে তীক্ষ্ণ উপস্থিত বুদ্ধি বোঝায়। বুধ অশুভ থাকলে বোকা স্বভাবের হয়। ভাল বুধের জানার কৌতুহল অসীম এবং শেখার প্রবল ইচ্ছা থাকে। অস্থিরতা, চঞ্চলতা, হটাৎ করে এক বস্তু থেকে অন্য বস্তুতে চলে যাওয়া, এটা বুধের নিজস্ব স্বভাব। রহস্য উদ্ঘাটনের বুধ সাংঘাতিক পটু। অশুভ বুধ বাচাল করে তোলে আবার বোবা করে ও তোলে।

এবার দেখব বিভিন্ন ভাবে বুধ কেমন ফল দেয়ঃ

বুধ লগ্নে থাকলে জাতক জাতিকা অস্থির প্রকৃতির হয়। চালাক, কথাবার্তা কৌশলী, বিদ্যালাভে আগ্রহশীল, ক্ষেত্র বিশেষে ধার্মিক, খেলাধূলায় আগ্রহী, বিষ্ণুভক্ত, বালক স্বভাব ও পরোপকারী হয়।

বুধ দ্বিতীয়ে থাকলে জাতক জাতিকা বুদ্ধিমান ও সুবক্তা হয়। বুদ্ধির দ্বারা অর্থ উপার্জন করে। নৃত্য, সঙ্গীত, যন্ত্রসঙ্গীতে পারদর্শী, নাট্যকার, অঙ্কশাস্ত্রে পটু হয়।

বুধ তৃতীয়ে থাকলে জাতক জাতিকা অন্তরে ক্রুর আর বাইরে হয় বিনয়ের অবতার, কূটকৌশলী, অন্যকে নানাভাবে প্রতারণা করে। শুভ বুধ যদিও ভাল ফল দেয়। সে হয় দক্ষ ব্যবসায়ী, ভাই বোন নিয়ে সুখে সংসার করে।

বুধ চতুর্থে থাকলে জাতক জাতিকা বিত্তবান, উদ্যমশীল ও রাজযোগ কারক, যানবাহন যুক্ত, মাতার স্বাস্থ্য ভাল যায় না, অনেক সময় জাতক জাতিকার মাতা মানসিক বৈকল্যে ভোগে।

পঞ্চমে বুধ থাকলে ‘বুদ্ধিতে বৃহস্পতি’, শিক্ষিত স্বনামখ্যাত, আর্থিক স্বচ্ছল। অনেক সময় জাতক আধ্যাত্মিক ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত হয়। স্কুল শিক্ষক বা অধ্যাপক হয়ে থাকে।

ষষ্ঠে বুধ থাকলে বিদ্যাপ্রিয়, সাহিত্যচর্চায় উৎসাহী, হৃদয়বান, বিশাল ধনী, ভাল ব্যবসায়ী হয়। তার সে ভাবে কোনও শত্রু থাকে না।

সপ্তমে বুধ থাকলে জাতক জাতিকা সাহিত্যচর্চায় বিশেষ আগ্রহী, আনন্দ প্রিয়, ধর্ম বিষয়ে সম্যক জ্ঞানী এবং নৈতিক দৃঢ়তা বজায় রাখতে বদ্ধ পরিকর হয়। জাতক হলে, তার স্ত্রীর মধ্যে বালিকা সুলভ চপলতা থাকে, এবং তার দেহের কোনও অঙ্গ পঙ্গু বা রোগাক্রান্ত হয়।

অষ্টমে বুধ শরীর স্বাস্থ্যের পক্ষে মোটেই শুভ নয়। দাঁত আর পেট নিয়ে কম বেশী আজীবন ভুগতে হয়। আর্থিক ক্ষতি আনে। যদিও জাতক জাতিকা ভদ্র, কষ্টসহিষ্ণু ও সদগুনাবলীর জন্য বিখ্যাত হয়।

নবমে বুধ থাকলে জাতক জাতিকা বিদ্বান,ধর্মপরায়ণ ও সৎকর্মশীল হয়। সে সুখী-সৌভাগ্যবান হয়। অন্য মতে তার ভাগ্য আজীবন দোদুল্যমান ও অস্থায়ী হয়। তার জন্ম নিয়ে কোনও রহস্য থাকে।

দশমে বুধ থাকলে জাতক জাতিকা যে কোনও দিকে বিশেষ লাভ প্রতিষ্ঠা করে। সে বিচারক বা আইনবিদ হতে পারে।

একাদশে বুধ থাকলে আর্থিক দিক থেকে বিশেষ প্রতিষ্ঠা লাভ করে। গুনবতী পুত্নীযুক্ত ও স্বজন প্রিয় হয়।

দ্বাদশে বুধ থাকলে জাতক জাতিকা সরল প্রকৃতির হয় না। আত্মীয়স্বজনের প্রতি বিরুদ্ধভাবাপন্ন। এরা মিথ্যাবাদী হয়। এক মুহূর্তে যে কথা বলে পরের মুহূর্তে অন্য কথা বলে। এদের মন আর মুখ এক হয় না। মেয়েদের জন্মছকে দ্বাদশে বুধ থাকলে তাদের বিপথে চালিত করে।

কিভাবে পড়াশোনা করতে হবে?

বুথ থেকে আগত রশ্মি আমাদের মস্তিষ্কের মধ্যে বিস্তার প্রভাব ফেলে আমরা যাকে বুদ্ধাঙ্ক বলি বুধ থেকে আগত রশ্মি সেই বুদ্ধাঙ্ক কে বর্ধিত করে অর্থাৎ বুদ্ধিমত্তার প্রকাশ ঘটে এখন ছাত্র ছাত্রীদের জন্য আমি বুধের পিয় সময় অনুযায়ী লেখাপড়ার ক্ষেত্রে কিছু সময় নির্ধারণ করব যেমন খুব সকালেঅর্থাৎ অর্থাৎ সূর্যোদয়ের 40 মিনিট পর সাধারণত মস্তিষ্ক খুব শিথিল থাকে এই বুধের কারনে তখন মেমারি ও চিন্তাশক্তি অনেক বেশি বৃদ্ধি পায় ওই সময় কাল হলো 05:35 থেকে 7.10 মানে 1.35মি এই সময়ের মধ্যে লিটেরেচার বা মুখস্ত করে মনে রাখতে হয় এমন বিষয় গঠন করা উচিত ।দ্বিতীয় অধ্যায় 4.35 থেকে 6টা পর্যন্ত গাণিতিক পদ্ধতির মধ্যে দিয়ে থাকলে ভালো ওইসময় থেকে আগত আলোক রশ্মি আমাদের সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমের উপর অতি সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণ করে সুতরাং ওই সময় অংক করা শ্রেষ্ঠ সময় ।তৃতীয়ত রাত্রি দশটার পর ১১.৩০ টা পর্যন্ত পড়ার বিষয় হতে পারে বিজ্ঞানের যে কোন বিষয় ভৌত বিজ্ঞান জীবন বিজ্ঞান রসায়নবিজ্ঞান এইগুলি পড়লে ওই সময় কালে কি ফল পাওয়া যাবে ।এগুলি সবই পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে কেননা আজ পর্যন্ত দীর্ঘ 36 জীবনে কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য পড়ার নিয়ম কানুন সময়সীমা সমন্ধে ব্যাখ্যা করেছি দেখা গেছে তারা ভীষণ ভালো রেজাল্ট করেছে এমনকি কৃতি তালিকায় স্থান ও পেয়েছে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20190808083924