• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Tuesday, March 3rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও হস্তরেখা

জোতিষ ও হস্তরেখা

শুভ অপরান্থ
জোতিষ ও হস্তরেখা

হাতে অনেক চিহ্ন থাকে তার মধ্যে (১) তারা চিহ্ন (২)চর্তুভূজ চিহ্ন (৩) বৃত্ত চিহ্ন (৪) ত্রিভূজ চিহ্ন (৫) জাল চিহ্ন (৬)কুম্ভ
হাতে অনেক চিহ্ন থাকে তার মধ্যে (১) তারা চিহ্ন (২)চর্তুভূজ চিহ্ন (৩) বৃত্ত চিহ্ন (৪) ত্রিভূজ চিহ্ন (৫) জাল চিহ্ন (৬)কুম্ভ
হাতে অনেক চিহ্ন থাকে
তার মধ্যে (১) তারা চিহ্ন (২)চর্তুভূজ চিহ্ন (৩) বৃত্ত চিহ্ন (৪) ত্রিভূজ চিহ্ন (৫) জাল চিহ্ন (৬)কুম্ভ চিহ্ন (৭) যব চিহ্ন (৮) শঙ্খ চিহ্ন (৯) অংকুশ চিহ্ন (১০) ক্রচ চিহ্ন (১১)পদ্ম কলি বা পদ্ম চিহ্ন (১২) হস্তী চিহ্ন (১৩) ছত্র চিহ্ন (১৪) স্বস্তিক চিহ্ন (১৫) পতাকা চিহ্ন (১৬) মৎস্যপুচ্ছ চিহ্ন (১৭) পরশু চিহ্ন (১৮) দ্বীপ চিহ্ন (১৯) ধ্বজা, গদা এবং অন্য বহু রেখা ও চিহ্ন অবস্থিত স্থান হিসাবে ভাগ্য ফলের আশ্বাস দেয়।

যারা হাতের রেখা দেখে ভাগ্য গণনা বিশ্বাস করেন তারা এবং হস্তরেখাবিদদের অনেকেই মনে করেন হাতের রেখায় চতুর্ভুজ চিহ্ন স্পষ্টভাবে থাকলে সেটি রক্ষা কবচের মত কাজ করে। হৃদয়রেখা ও শিরোরেখার মাঝখানে তৈরি হওয়া চতুষ্কোণ ক্ষেত্রকে বলা হয় বৃহৎ চতুর্ভুজ। এই রেখাটি হৃদয়রেখা ও শিরোরেখার সঙ্গে ভাগ্যরেখা ও স্বাস্থ্যরেখার মিলে তৈরি হয়। মনে করা হয় এই চিহ্ন সমস্ত রকম অশুভ যোগ থেকে রক্ষা করে।
যদি হাতের রেখায় এই চতুর্ভুজ হালকা অর্থাৎ অস্পষ্ট ভাবে থাকে তাহলে জাতক বা জাতিকা ভীতু ও চঞ্চল স্বভাবের হয়।
আবার যদি এই চতুষ্কোণের সঙ্গে হাতে শুক্র-বন্ধনী থাকে, তাহলে নাম যশের পাশিপাশি যে কোনও শিল্পের সঙ্গে যুক্ত থেকে প্রচুর আয় করে বিখ্যাত ও ধনী হয়।
যদি এই চিহ্ন শনির দিকে বেশি চওড়া হয় তবে আধ্যাত্মিক জগৎ-এৎ সঙ্গে যুক্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে।
আর যদি রবির ক্ষেত্রের দিকে বেশি চওড়া হয় তাহলে নিজের খ্যাতি ও প্রতিপত্তির দিকে বেশি নজর থাকে সেই সঙ্গে রক্তচাপের সমস্যায় আক্রান্ত হয়।
হাতের রেখায় চতুষ্কোণ সমান এবং স্পষ্টভাবে চওড়া হলে সেই জাতক বা জাতিকা জীবনে শুভ ফল পায়।

রবির ক্ষেত্রে ত্রিভূজ থাকা ব্যক্তি শিল্পী ও রাজনীতির সুযোগ পান।

*চন্দ্রর ক্ষেত্রে ত্রিভূজ থাকা ব্যক্তির বিবাহের সময় হইতে উন্নতি হয় অর্থলাভ হয় এবং স্ত্রীর পিতৃগৃহ ধনবান হয়।

*মঙ্গলের ক্ষেত্রে ত্রিভূজ থাকলে ব্যক্তির পরিশ্রম ও দূঃখ হয়। কিন্তু এই সব ব্যক্তি সৈনিক বিদ্যায় পারদর্শী এবং এই বিভাগে খ্যাতি ও অর্থ লাভ করেন।

*বুধের ক্ষেত্রে ত্রিভূজ থাকলে ব্যক্তি সর্বদায় সর্তক, কূটনীতি পরায়ণ হন, জাতকের রবি বুধ বৃহস্পতি শুক্র ও শনিক্ষেত্র শুভ থাকিলে বিখ্যাত রাজ নীতিজ্ঞ হন।

*বৃহস্পতির ক্ষেত্রে ত্রিভূজ থাকিলে জাতকের সর্বক্ষেত্রে সাফল্য দেখা যায়। এইসব ব্যক্তি নেতৃত্ব মন্ত্রিত্ব বা রাজদূত রূপে খ্যাতি লাভ করেন।

*শুক্রর ক্ষেত্রে ত্রিভূজ থাকলে জাতক প্রেমিক হন এবং এরা শিল্পী হিসাবেও খ্যাতি লাভ করেন।

*শনির ক্ষেত্রে ত্রিভূজ থাকলে জাতক জ্ঞানী,দার্শনিক, সাধক ও যোগী হন।

*রাহুর ক্ষেত্রে ত্রিভূজ থাকলে জাতক বিপদে পড়লেও মুক্ত হওয়ার যোগ থাকে। এবং জাতক জুয়া-লটারিতেও অর্থলাভ করে থাকেন।

*তর্জু ও বজ্র চিহ্ন হাতের করতলে থাকলে ব্যবসায়ে লাভবান হন।

*বৃহত্‍ ত্রিভূজ চর্তুভূজ আর ঊর্ধ্বমুখী স্পষ্টরেখা করতলে ধনসম্পত্তি বৃদ্ধি করে

*পদ্ম ও পদ্মকলি- চিহ্ন করতলে থাকলে জাতক সুখী ও ধনী হন।

*করতলের শিরোরেখা হইতে শনিক্ষেত্র পর্যন্ত এবং আর একটা রেখা বৃহস্পতি ক্ষেত্র পর্যন্ত থাকলে জাতক অতি ধনবান হন।

* ক্রশ-চিহ্ন তর্জনী আঙ্গুলিতে থাকা জাতক পিতৃধনে ঐশ্বর্য্যশালী থাকেন।

*শঙ্খ-চক্র-গদা-পদ্ম-ধ্বজা চিহ্ন করতলে জাতক ভগবান মহাপ্রভুর শ্রেষ্ঠ পরম ভক্ত রাজজ্ঞানী ও ঐশ্বর্য্যশালী এবং পরম দয়ালু হন।

*মনিবন্ধন, ত্রিভূজ, করতলে হস্তী, মৎস্য, মৎস্যপুচ্ছ, মকর চিহ্ন জাতক প্রভুত্ব ও সম্পদশালী হয়।

*মৎস্য-চিহ্ন করতলে জাতককে পুত্রবানের আশ্বাস দেয়।

*চর্তুভূজ-গদা, ছত্র, অংকুশ, পর্বত, ঘট প্রভৃতি চিহ্ন জাতকের বিপদ নাশ করে ও উন্নতির আলো দেখায়।

*যোনি-চিহ্ন করতল থাকা জাতকের সম্পদ বৃদ্ধি করায় ও শুভ হয়।

*চন্দ্র-চিহ্ন করতল থাকা জাতক সদগুণী মানী মধুরভাষী ও ধনবান হন।

*সূর্য্য-চিহ্ন করতল ব্যক্তি দৃঢ় মন, সুকর্মী, সাহসী ও অতি প্রভাবশালী এবং সুখী ও ভোগী হয়।

*চক্ষু-চিহ্ন করতলে জাতক সুখী ও ভোগী হন।

*ধনুক-চিহ্ন করতল জাতক দৃঢ়তা সম্পন্ন কর্মী হন।

*যব-চিহ্ন বৃদ্ধ বা মধ্যমা আঙুলিতে থাকলে পরধন প্রাপ্তি বুঝায়।

*ক্রশ-চিহ্ন শিরোরেখা থাকলে জাতক ধনবান ও ধর্মপরায়ন হয়।

*ত্রিশুল-ডম্বুরু ও চর্তুভূজ ভাগ্য রেখার শেষ প্রান্তে বা বৃহস্পতির ক্ষেত্রে থাকলে জাতক বিদ্বান, বিজ্ঞানী, দার্শনিক শাস্ত্রজ্ঞ ও ধর্মক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত এবং খ্যাতি অর্জন করেন।

* ক্রশ-চিহ্ন অনামিকা আঙুলে থাকলে জাতক বন্ধুর সাহায্য লাভ করেন ও ধনবান হন।

*মন্দির-পতাকা, চিহ্ন করতলে থাকলে জাতক পরোপকারী রাজ পুজিত, ধার্মিক, জ্ঞানী ও দয়ালু হন।

*চক্র-চিহ্ন জাতক রাজসম্মানী ও ধনী হন।

*খড়ম-চিহ্ন করতল জ্ঞানী, শাস্ত্রজ্ঞ এবং পন্ডিত হওযার সঙ্কেত দেয়।

* শঙ্খ-চিহ্নর করতল ভূসম্পতির মালিক করে।

* খড়্গ-চিহ্নর করতল সাহসী শক্তিশালী এবং সুখী করে।

তারা চিহ্ন করতলের শুভ ফলাফলের বিবরণ

* রবির-ক্ষেত্রে তারা চিহ্ন থাকলে জাতক শিল্প, অভিনয়, কাব্য, সাহিত্য, রাজনীতিতে, খ্যাতিনামা হন ও দক্ষতা বাড়ে।

* চন্দ্রর-ক্ষেত্রে তারা চিহ্ন থাকলে জাতক কল্পনা প্রিয় হন এবং ভ্রমণের মাধ্যমে প্রচুর ধন আহরণ করিতে পারেন।

* মঙ্গলের-ক্ষেত্রে তারা চিহ্ন থাকলে জাতকের সামরিক বিভাগে চাকরি লাভ ও প্রচুর পরিশ্রমী হয় এবং যথেষ্ট উন্নতি লাভ করিতে পারেন।

* বুধের ক্ষেত্রে করতলে তারা চিহ্ন থাকলে জাতক ব্যবসায় প্রচুর উন্নতি করেন। এদের মধ্য অধ্যয়নে মেধা ও নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা দেখা যায়।

*বৃহস্পতির ক্ষেত্রে তারা চিহ্ন থাকলে জাতক সৌভাগ্যবান হয় এবং এরা ধন-সম্পদ, সুখশান্তি ও খ্যাতিলাভ করেন।

* শুক্রর ক্ষেত্রে তারা চিহ্ন থাকলে জাতক নারীর প্রতি দুর্বল হয়। এরা প্রেমে পরলে দুঃখ ও প্রতারিত হয়ে থাকেন।

* শনির ক্ষেত্রে তারা চিহ্ন থাকলে জাতকের চিরকাল দুঃখ হয়। এবং সর্প দংশন হওয়ার ভয় থাকে।

* রাহুর ক্ষেত্রে তারা চিহ্ন থাকিলে জাতক সেনাবাহিনীতে যোগদান করে এবং এদের যুদ্ধ ক্ষেত্রে প্রাণনাশের ভয় থাকে।

এক্স’ চিহ্ন? আসলে হাতের বিভিন্ন রেখার মধ্যে এক একটি রেখার এক একটি নাম রয়েছে। নিজের হাতের তালুর দিকে তাকান। দেখবেন, আড়াআড়ি তিনটি রেখা অত্যন্ত স্পষ্ট এবং প্রকট হয়ে রয়েছে। এর মধ্যে আঙুলের দিক থেকে প্রথম রেখাটির নাম হৃদয় রেখা, দ্বিতীয় রেখাটির নাম মস্তিস্ক রেখা, তৃতীয় রেখাটির নাম জীবন রেখা। আর উপরে-নীচে বিস্তৃত যে রেখাটি এই তিনটি (কিংবা দু’টি) রেখাকে ছেদ করছে, সেটির নাম ভাগ্য রেখা (ছবি দেখুন)।
এ বার ভাল করে তাকান নিজের হাতের তালুর দিকে। বিশেষ মনোযোগ দিন উপর থেকে দ্বিতীয় রেখা অর্থাৎ মস্তিস্ক রেখার দিকে। দেখুন তো, ভাগ্য রেখা (লম্বালম্বি রেখাটি) কি এমন ভাবে ছেদ করছে হৃদয় রেখাকে, যাতে এই দুই রেখার সংযোগ স্থলে ইংরেজি এক্স (X)-এর মতো একটি চিহ্ন তৈরি হয়? হয়েছে? বেশ। এ বার তাকান, অন্য হাতের তালুর দিকে। সেখানেও কি একই ভাবে মস্তিস্ক রেখা এবং ভাগ্য রেখার সংযোগস্থলে একটি ‘এক্স’ চিহ্ন রয়েছে? যদি থাকে, তা হলেই কেল্লাফতে।
জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, দু’ হাতেই এই জাতীয় চিহ্নের উপস্থিতি বিশেষ সৌভাগ্যকে সূচিত করে। যাঁদের হাতে এই ধরনের চিহ্ন থাকে, তাঁরা শুধু যে শারীরিক ভাবে অত্যন্ত শক্তিশালী এবং নিরোগ দেহের অধিকারী হন, তা-ই নয়, পাশাপাশি তাঁদের মানসিক দৃঢ়তাও হয় অতুলনীয়। তাঁদের ভাগ্য তাঁদের ক্ষমতা অনুযায়ী আকার ধারণ করে। ফলে সর্ব ক্ষেত্রে সাফল্য লাভ করেন তাঁরা। এতটাই খ্যাতি এবং যশ তাঁরা অর্জন করেন যে, তাঁদের মৃত্যুর পরেও বিশ্ববাসী তাঁদের মনে রাখে।
মস্কোর এসটিআই ইউনিভার্সিটি-র গবেষকদের প্রকাশিত ‘এক্স পাম মিস্ট্রি অ্যান্ড স্পিরিট সায়েন্স ফর্মুলা’ নামের গবেষণাপত্র জানাচ্ছে, পৃথিবীর মাত্র ৩ শতাংশ মানুষের দুই হাতেই এই চিহ্ন থাকে। গবেষণার মাধ্যমে তাঁরা দেখিয়েছেন, সম্রাট আলেকজান্দার, আব্রাহাম লিঙ্কন এবং ভ্লাদিমির পুতিন-এর মতো মানুষের হাতে এই চিহ্ন ছিল কিংবা রয়েছে। এঁরা প্রত্যেকেই নিজ নিজ ক্ষেত্রে অত্যন্ত সফল। কাজেই আপনিও যদি এই ৩ শতাংশ মানুষের অন্তর্ভুক্ত হন, তা হলে আপনিও নিজের ভাগ্য নিয়ে নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন।
এ ছাড়াও জ্যোতিষ শাস্ত্র মনে করে,
১. যাঁদের হাতের তর্জনীর নীচে ‘এক্স’ চিহ্ন থাকে, তাঁদের মাথায় আঘাত লাগার সম্ভাবনা থাকে, পাশাপাশি শ্বশুরবাড়ি থেকে অর্থলাভের যোগও তাঁদের রয়েছে।
২. যাঁদের মধ্যমার নীচে ‘এক্স’ চিহ্ন রয়েছে, দুর্ভাগ্য এবং অসুস্থতা তাঁদের তাড়া করে বেড়াবে সারা জীবন।
৩. যাঁদের হাতে ‘এক্স’ চিহ্নের অবস্থান অনামিকার নীচে, বিভিন্ন প্রচেষ্টায় ব্যর্থতা, অর্থহানি, এবং অবসাদের মতো সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তাঁদের।
৪. আবার কড়ে আঙুলের নীচে অবস্থিত ‘এক্স’, সেই ব্যক্তির চারিত্রিক অসততার লক্ষণ।

১. ত্রিভুজ: এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে হাতের তালুর ঠিক মাঝামাঝি যদি একটা ত্রিভুজের মতো চিহ্ন সৃষ্টি হয়, তাহলে বুঝতে হবে দেবাদিদেব এবং বিষ্ণুর আশীর্বাদ রয়েছে আপনার উপর। শুধু তাই নয়, বিশেষজ্ঞদের মতে এমন চিহ্ন থাকার অর্থ হল সেই ব্যক্তি অল্প সময়েই কর্মক্ষেত্রে দারুন উন্নতি লাভ করবেন। সেই সঙ্গে গুড লাক রোজের সঙ্গী হয়ে ওঠার কারণে জীবনে কখনও খারাপ সময়ের সম্মুখিন হতে হবে না।

২. ত্রিশূল: তালুর উপরের দিকে যদি তিনটি রেখা মিলে অনেকটা শিবের ত্রিশূলের মতো চিহ্ন তৈরি করে, তাহলে জানবেন দেবাদিদেবের আশীর্বাদে কোনও খারাপ শক্তি আপনাকে ছুঁতে পারবে না, সেই সঙ্গে যে সমস্য়াই মাথা চাড়া দিয়ে উঠুক না কেন, তা মিটে যেতে দেখবেন সময় লাগবে না।
৩. তারা বা স্টারের মতো চিহ্ন: হস্তরেখা বিশেষজ্ঞদের মতে কারও ডান হাতের তালুতে যদি তারার মতো কোনও চিহ্ন থাকে, তাহলে তাকে কাজকর্ম নিয়ে কখনই চিন্তায় থাকতে হবে না। কারণ সর্বশক্তিমানের আশীর্বাদে এমন ব্যক্তিরা অনেক কম সময়েই কেরিয়ারের একেবারে উপরের দিকে উঠে যাওয়ার সুযোগ পান। শুধু তাই নয়, নানা কারণে সফলতা এদের রোজের সঙ্গী হয়ে ওঠে। তাই তো জীবন অনন্দে ভরে ওঠে চোখের পলকে।
৪. হিরে: আপনার হাতের তালুতে কি হিরের মতো কোনও চিহ্ন রয়েছে? উত্তর যদি হ্যাঁ হয় বন্ধু, তাহলে চটজলদি ব্যাগ গুছিয়ে নিতে দেরি করবেন না যেন! কারণ এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এমন চিহ্নের অধিকারীরা দেবের আশীর্বাদে এ জীবনে নানা জায়গা ঘোরার সুযোগ পান। শুধু তাই নয়, এরা এতটাই বুদ্ধিমান হন যে সফলতার স্বাদ পেতে বেশি দিন অপেক্ষাও করতে হয় না।
৫. চাঁদের মতো চিহ্ন: এমন রেখা যাদের হাতে থাকে, তারা মূলত কেনাও সময় ভুল সিদ্ধান্ত নেন না। শুধু তাই নয়, দেবাদিদেব এবং ভগবান বিষ্ণুর আশীর্বাদ থাকার কারণে এমন মানুষেরা যে কাজই করুক না কেন তাতে সফল আসেই আসে!

৬. চৌকো বক্স: এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এমন চিহ্ন রয়েছে যাদের হাতে, তারা কখনও কোনও বিপদে পরেন না। কারণ শিব পূরণ অনুসারে যাদের উপর দেবাদিদেবের আশীর্বাদ থাকে, তাদের যে কোনও পরিস্থিতিতেই কোনও বিপদ পরার কোনও আশঙ্কা থাকে না বললেই চলে। তাই এমন হস্ত রেখার অধিকারীরা যে বেজায় “লাকি”, তা তো বলাই বাহুল্য!

৭. গ্রিল: চৌকো বক্সের মাঝে জালি-জালি, এমন চিহ্ন সৃষ্টি হলে জানবেন ভগবান শিব এবং বিষ্ণুর নেক দৃষ্টি রয়েছে আপনাদের উপরে। তাই তো আপনার জীবনে যে সমস্যাই মাথা চাড়া দিয়ে উঠুক না কেন, তা থেকে আপনি যে ঠিক বেরিয়ে আসবেনই, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

৮. কাটাকুটি বা ক্রস: হস্তরেখা বিশেষজ্ঞদের মতে যাদের ডান হাতে এমন চিহ্ন সৃষ্টি হয়, তাদের উপর সারা জীবন ভঘবান বিষ্ণু এবং নীলকষ্টের নেক দৃষ্টি থাকে, যে কারণে সমস্ত বাঁধার পাহাড় পেরিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে এদের কেউ আটকাতে পারে না। শুধু তাই নয়, সর্বশক্তিমানেদের আশীর্বাদে এদের পরিবারে সুখ এবং সমৃদ্ধির ছোঁয়া লাগে। সেই সঙ্গে কোনও ধরনের বিবাদ বা কলহ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার আশঙ্কাও যায়া কমে। ফলে এদের জীবন বেশ আনন্দেই কেটে যায়

সকল শাস্ত্রের মূল কথা হল কেবল ভক্তিভরে হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্র কীর্ত্তণ করা ৷দূর্গা নাম, ও শিব নাম।

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে,
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে ৷ গ্রহ রত্নের প্রয়োজন নেই।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200303111422