• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Monday, October 26th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

শুভ বিজয়া ও জোতিষিক টোটকা

শুভ বিজয়া ও জোতিষিক টোটকা

শুভ সোমবার

সকল বন্ধু ও আমার ভক্তবৃন্দদের জানাই শুভ বিজয়ার আন্তরিক প্রীতি, শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
সঙ্গে দিলাম আমার গ্ৰামের বাড়ির ও শোশুরবাড়ির দূর্গা প্রতিমা।পোস্ট ভালো লাগলে কমেন্ট ও শেয়ার করুন।
****বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা ও কিছু জোতিষিক টোটকা ****


আজ শুভ বিজয়া দশমী। বাঙালি হিন্দুদের বৃহত্তম শারদীয় ধর্মীয় উৎসবের সমাপনী দিবস। শুক্লপক্ষের ষষ্ঠী তিথিতে দেবী দুর্গার আবাহন হয়েছিল। আজ বিসর্জনের মধ্য দিয়ে দুর্গোৎসবের আনুষ্ঠানিক পরিসমাপ্তি ঘটবে। দেবী দুর্গা অশুভের বিরুদ্ধে শুভ শক্তির বিজয়ের প্রতীক। এ বিজয় অর্জিত হয় আদ্যাশক্তি মহামায়ার সক্রিয় ভূমিকায়। মাতৃরূপিণী মহাশক্তি দুর্গা অশুভ শক্তির কবল থেকে বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড ও ভক্তকুলকে রক্ষা করেন।

এই অমিত চেতনার সঙ্গে আবহমান বাংলার লোকজ সংস্কৃতি যুক্ত হয়ে দেবী দুর্গাকে বাঙালি হিন্দু সমাজ 'ঘরের মেয়ে' হিসেবেই বরণ করে নেয়। বাঙালি হিন্দুদের কাছে দুর্গাপূজা বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব। এ উৎসবে নারী-পুরুষ-শিশু সবাই শামিল হয়। ভক্তরা নতুন পোশাক পরিধান করে দেবী দুর্গাকে আচারপূর্বক ব্যক্তি ও সমাজ জীবনের সর্বস্তরে সুখ-শান্তি-মঙ্গল কামনা করেন।

শাস্ত্র মতে, ষষ্ঠী থেকে নবমী পর্যন্ত প্রতিমার পূজা করা হলেও বিজয়া দশমীর দিন বিসর্জনের মধ্য দিয়ে প্রতিমাকে নিরাকার করা হয়। দেবী তখন আবার ভক্তদের হূদয়ে আসন নেন। এদিন সকলের অন্তরে মা স্থান করে নেন এবং বিশ্ব চরাচর আসুরিক শক্তিমুক্ত হয় বলে সবাই আনন্দে কোলাকুলি করে।

হিংসা-বিদ্বেষ ভুলে পরস্পরের এই কোলাকুলি এবং আনন্দ হচ্ছে বিজয়ার আনন্দ। সনাতন ধর্মাবলম্বীরা মনে করেন, বিজয়া দশমীর বিসর্জনের মধ্য দিয়ে মা দুর্গা তার সন্তান কার্তিক, গণেশ, লক্ষ্মী, সরস্বতীসহ কৈলাশে স্বামীর গৃহে প্রত্যাবর্তন করেন। এর আগে মহালয়া অমাবস্যায় তিনি মর্ত্যে পিতৃগৃহে আগমন করেন।

প্রতিটি ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের পেছনে রয়েছে পৌরাণিক বিশ্বাস ও সত্য। পৌরাণিক একটি উপাখ্যান অনুসারে দেবী দুর্গা হিমালয় রাজের কন্যা এবং তার মায়ের নাম মেনকা। দেবীদুর্গা ষষ্ঠীর দিন সন্তান-সন্ততি ও স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ি থেকে বাবার বাড়ি নাইওরে আসেন। দশমীর দিন আবার স্বামী মহেশ্বরের বাড়ি ফিরে যাওয়ার জন্য রওনা হন। মেয়ের মন কাঁদে। মা-বাবার চোখ থেকে অশ্র" ঝরে পড়ে। এক বছর অপেক্ষা করতে হবে। এক বছর পর মেয়ে আবার বাবার বাড়ি আসতে পারবে। হিন্দু পুরাণ মতে, মা দুর্গা কাউকে বঞ্চিত করেন না। দুর্গোৎসব কেবল ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান নয়, আবহমান বাঙালি শিল্প-সংস্কৃতিরই অংশ। ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের বাইরেও দুর্গোৎসবের সর্বজনীন বৈশিষ্ট্য রয়েছে- যা ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সবাইকে একত্রিত করে। আপন করে নেয় সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির বন্ধনে।

দুর্গাপূজার শুরু হয় মহালয়ায়। এদিন দেবীপক্ষের সূচনা হয়। এর ঠিক পাঁচদিন পর মহাষষ্ঠীতে বোধন, আমন্ত্রণ ও অধিবাস। মহাসপ্তমীতে নবপত্রিকা প্রবেশ ও স্থাপন, সপ্তম্যাদিকল্পারম্ভ, সপ্তমীবিহিত পূজা। কদলীবৃক্ষসহ আটটি উদ্ভিদ এবং জোড়াবেল একসঙ্গে বেঁধে শাড়ি পরিয়ে একটি বধূ আকৃতিবিশিষ্ট করে দেবীর পাশে স্থাপন করা হয়। এই হল 'নবপত্রিকা', প্রচলিত ভাষায় যাকে 'কলাবউ' বলে। মহাষ্টমীতে মহাষ্টম্যাদিকল্পারম্ভ, কেবল মহাষ্টমীকল্পারম্ভ, মহাষ্টমীবিহিত পূজা, বীরাষ্টমীব্রত, মহাষ্টমী ব্রতোপবাস, কুমারী পূজা, অর্ধরাত্রবিহিত পূজা, মহাপূজা ও মহোৎসবযাত্রা, সন্ধিপূজা ও বলিদান। মহানবমীতে কেবল মহানবমীকল্পারম্ভ, মহানবমী বিহিত পূজা। বিজয়া দশমীতে বিহিত বিসর্জনাঙ্গ পূজা, বিসর্জন, বিজয়া দশমী কৃত্য ও কুলাচারানুসারে বিসর্জনান্তে অপরাজিতা পূজা। এই দশমী তিথি বিজয়া দশমী নামে খ্যাত।

প্রতিবছরের মতো এবারও বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায় যথাযোগ্য মর্যাদা ও উৎসাহ-উদ্দীপনায় দুর্গোৎসবের আয়োজন করেছে। রাজধানী ছাড়াও প্রত্যন্ত গ্রামের মণ্ডপগুলোও ছিল উৎসবমুখরিত। সনাতন ধর্মাবলম্বীর পাশাপাশি অন্য ধর্মের মানুষও সর্বজনীন দুর্গোৎসবের আনন্দ ভাগ করে নেয়। এ দেশে শত শত বছর ধরে বিভিন্ন সম্প্রদায় পারস্পরিক সহাবস্থান ও সম্প্রীতির সঙ্গে বসবাস করে আসছে। এক ধর্মাবলম্বী অন্য সম্প্রদায়ের বিপদে-আপদেও পাশে দাঁড়ায়। এটা বাঙালির চিরন্তন ঐতিহ্য ও সম্প্রীতির পরিচায়ক। মাঝেমধ্যে অশুভ শক্তি এ পরিচয় মুছে ফেলতে তৎপর হলেও সাধারণ মানুষ কখনোই একে প্রশ্রয় দেয়নি।

সম্মিলিত প্রতিরোধ ও শুভ শক্তির উত্থানের মধ্য দিয়েই অশুভকে পরাস্ত করতে হবে। সর্বজনীন দুর্গোৎসব সেই শিক্ষাই দেয়। বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া এ বছর দুর্গোৎসবে বড় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। সরকার মণ্ডপগুলোতে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিয়েছে। মোটামুটি শান্তিপূর্ণ ও আনন্দমুখর পরিবেশেই দুর্গোৎসব উদযাপিত হয়েছে। প্রায় সর্বত্রই মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সক্রিয় অংশগ্রহণই এর প্রমাণ। ভীতিমুক্ত পরিবেশে ভক্তকুল সমবেত হয়েছে পূজামণ্ডপগুলোতে।

তবে সম্প্রীতির বিষয়টি কেবল বিশেষ উপলক্ষ বা পর্বে সীমাবদ্ধ থাকা বাঞ্ছনীয় নয়। সর্বসময়ে সংখ্যালঘুসহ সব ধর্মাবলম্বীর নিরাপত্তা ও নির্বিঘ্নে ধর্ম পালন যেমন জরুরি, তেমনি জরুরি বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে সদ্ভাব ও সম্প্রীতি বৃদ্ধি। দুর্গোৎসবের সঙ্গে বাংলার প্রকৃতিরও রয়েছে নিগূঢ় সম্পর্ক। শরতের শুভ্র কাশফুলের মতো মানব হৃদয়েও পুণ্যের শ্বেতশুভ্র পুষ্পরাশি প্রস্ফুটিত হোক। অসুরকে বধ ও অশুভকে বিনাশ করে মানব মনে সঞ্চারিত হোক শুভ চেতনা- এটাই হোক বিজয়া দশমীর প্রত্যাশা।শুভ বিজয়া উপলক্ষে আমি সনাতন ধর্মাবলম্বীসহ দেশের সব নাগরিককে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা।বিজয়াতে
তারা বয়োজ্যেষ্ঠদের প্রনাম করে আশীর্বাদ নিতেন ......
শিশুরা তাদের প্রনাম করতো...।।
সবাই শেষ বারের জন্য একত্রে কোলাকুলি করে জয়ের শপথ নিতেন...।।

আর কখনও তাদের খাওয়ানো যাবে কিনা...? এই ভেবে.........
পরিবারের লোকেরা মূলত মহিলারা তাদের মিষ্টি মুখ করাতেন...।।

তাঁদের সিঁথির সিঁদুর যেন অক্ষয় থাকে...... সেই উদ্দেশ্যে পরিবারের বিবাহিত স্ত্রীরা দেবীর পায়ে সিঁদুর দিয়ে তা নিজেদের সিঁথিতে ধারন করতেন...।।

এই বিষয়টিই আজ মহিলাদের সিঁদুর খেলায় রূপান্তরিত হয়েছে ......।। লক্ষ করলে বুঝতে পারা যায়... এই কারনেই আজো এই অনুষ্ঠানে বিধবা বা কুমারী মেয়েদের অংশগ্রহণের কোন সুযোগ নেই......।।

ঔঁ দূং দূর্গে দূর্গে রক্ষনী স্বাহা হ্রীং দূর্গায় নমঃ
ঔঁ হ্রিং দুর্গা দেব্যাঐ নমঃ ...... আবার এসো মা............।।
শুভ “বিজয়া দশমী”...........................।।

***জোতিষিক টোটকা***

• বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জন হয়ে যাওয়ার পর রাত্রিবেলা একটি পাত্রে কিছুটা চন্দন, অল্প সিঁদুর, অল্প কর্পূর, একটি পান এবং অল্প গোরোচনা নিয়ে একসঙ্গে বেটে একটি মিশ্রণ তৈরি করে নিন। তার পর ঘরের ভেতরে যে কোনও পবিত্র স্থানে সেই মিশ্রণের পাত্রটির সামনে একটি প্রদীপ জ্বালিয়ে সারা রাত রেখে দিন। পরের দিন সকাল থেকে পর পর সাতদিন সেই মিশ্রণটি্র টিকা কপালে পরুন।

• সকালে দশমী পুজো হয়ে যাওয়ার পর মায়ের ঘটের কাছ থেকে একটি পদ্মফুল নিয়ে এসে হলুদ কাপড়ে মুড়ে বাড়ির দক্ষিণ-পুর্ব কোণে ঝুলিয়ে দিন।

• দশমীর দিনে বেসনের লাড্ডু কালো কুকুরকে খাওয়ান।

আরও পড়ুন: দুর্গাপুজোর মহাসপ্তমীর দিনের বিশেষ ফলদায়ী টোটকা

• দশমী পুজোর অঞ্জলি দেওয়ার সময় সাদা বা নীল অপরাজিতা ফুল অর্পণ করুন।

• বিজয়া দশমীর দিন সকালে রাম মন্দিরে যান এবং সেখানে গিয়ে একটি ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালুন।

• দশমীর সকালে এক কৌটো সিঁদুর নিয়ে মায়ের মন্দিরে যান এবং সেই সিঁদুর থেকে কিছুটা মায়ের চরণে অর্পণ করে বাকিটা মায়ের চরণে ছুঁইয়ে বাড়ি নিয়ে চলে আসুন। সেই সিঁদুর সারা বছর পুরুষ মহিলা নির্বিশেষে ব্যবহার করুন।
জয় মা দূর্গা সকলের মঙ্গল করো।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201026175634