• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Tuesday, May 4th, 2021

Astro Palmist Numerology Center

শ্রাদ্ধ কি?ও কেন করা হয়

শ্রাদ্ধ কি?ও কেন করা হয়

শুভ রাত্রি
আজকের প্রতিবেদন টি ভালো করে পুরোটা পরবেন।(কপি করবেন না)
https://youtu.be/A6hNKp3taKw দেখুন ভিডিও টি।

শ্রাদ্ধ কি ও কেন করা হয়
শ্রাদ্ধ হিন্দুশাস্ত্রানুযায়ী পিতৃপুরুষের আত্মার শান্তির উদ্দেশ্যে এবং তাদের আশীর্বাদ কামনায় দান-ধ্যান ও অতিথিভোজন অনুষ্ঠান। সাধারণত মৃত ব্যক্তির সন্তানরা কিংবা আত্মীয়-স্বজনরা এ অনুষ্ঠান পালন করে থাকে। অবশ্য ব্যক্তি নিজেও মৃত্যুর পূর্বে এ কাজ করে যেতে পারে

"ব্রাহ্মণ ১০ দিন, ক্ষত্রিয়১২ দিন, বৈশ্য ১৫ দিন, শূদ্র ৩০ দিন অশৌচ পালন করবেন।

সুত ঋষি বলেছেন, জাতি মাত্রে বিপ্র ১০ দিনে, ক্ষত্রিয় ১২ দিনে, বৈশ্য ১৫ দিনে, শূদ্র ৩০ দিনে শুদ্ধ হবে। (গরুর পুরান ১০৭/১০-১১)

আবার শতাতোপো ঋষি বলেছেন, ক্ষত্রিয় ১১ দিনে, বৈশ্য ১২ দিনে ,শূদ্র ২০ দিনে শুদ্ধি হবে।

শ্রাদ্ধাত পরতরং নান্যচ্ছেয়স্কর মুদাহৃতম।

তস্মাৎ সর্ব প্রযত্নেন শ্রাদ্ধং কুর্যাত বিচক্ষণঃ।।

অর্থাৎ, সংসারে দৈহিক, দৈবিক ও ভৌতিক— এই তিন তাপ থেকে মুক্তির জন্য শ্রাদ্ধ ছাড়া অন্য কোনও উপায় নেই। তাই যত্ন সহকারে শ্রাদ্ধ করা উচিত। পূর্বপুরুষদের জন্য উৎসর্গীকৃত পিতৃপক্ষের মাস ভাদ্রপদ পূর্ণিমা থেকে আশ্বিন অমাবস্যা পর্যন্ত পালিত হয়। সূর্যপুত্র যম ২০ হাজার বছর পর্যন্ত ঘোর তপস্যা করে শিবকে প্রসন্ন করেন। বর স্বরূপ শিব যমকে পিতৃলোকের অধিকারী বানান। শাস্ত্র মতে, যে ব্যক্তি সারা বছর পুজো-পাঠ করেন না, তাঁরা যদি নিজের পূর্বপুরুষদের শ্রাদ্ধ করেন, তা হলে ইষ্ট কার্যসিদ্ধি ও পুণ্য অর্জন করতে পারেন।

শ্রাদ্ধের তিথি:

শাস্ত্র মতে, সারা বছরে শ্রাদ্ধের অনেক সুযোগ রয়েছে। এগুলি হল ১২ মাসে ১২টি অমাবস্যা, ১২টি সংক্রান্তি, ১২টি বৈধৃতি যোগ, ১২টি ব্যতিপাত যোগ, ১৫টি মহালয়া ও শ্রাদ্ধপক্ষের তিথি। ৫টি অষ্টকা, ৫টি অন্বষ্টকা ও ৫টি পূর্বেধ্ধুহ।

কোন তিথিতে কার শ্রাদ্ধ করা উচিত:

যে কোনও মাসের যে তিথিতে পরিজনের মৃত্যু হয়েছে, পিতৃপক্ষে তার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত তিথিতেই শ্রাদ্ধ করা উচিত। এ ছাড়া কিছু বিশেষ তিথিও রয়েছে, যখন যে কোনও ভাবেই মৃত পরিজনদের শ্রাদ্ধ করা যেতে পারে। স্বামী জীবিত থাকাকালীন স্ত্রীর মৃত্যু হলে নবমী তিথিতে তাঁদের শ্রাদ্ধ করা হয়। আবার এমন স্ত্রী, যাঁর মৃত্যুর তিথি জানা নেই, তাঁদের শ্রাদ্ধও মাতৃ নবমীতে করার বিধান রয়েছে। সমস্ত বৈষ্ণব সন্ন্যাসীর শ্রাদ্ধ একাদশীতে করা হয়। আবার অস্ত্রাঘাত, আত্মহত্যা, বিষ ও দুর্ঘটনা ইত্যাদির ফলে মৃত্যু হলে চতুর্দশীর দিনে শ্রাদ্ধ করা হয়।

সর্পদংশ, ব্রাহ্মণ অভিশাপ, আগুনে পুড়ে, দন্তপ্রহার, হিংস্র পশুর আক্রমণ, গলায় ফাঁস লাগিয়ে, কোনও মহামারী বা অতিমারী, ক্ষয় রোগ, কলেরা, ডাকাতের আক্রমণ ইত্যাদির ফলে মৃত্যু হলে এমন ব্যক্তির শ্রাদ্ধ পিতৃপক্ষের চতুর্দশী ও অমাবস্যার দিনে করা উচিত। যাঁদের মৃত্যুর পর সংস্কার করা হয়নি, তাঁদের শ্রাদ্ধও অমাবস্যায়ে করা উচিত।

তিল ও কুশ দিয়ে করা উচিত শ্রাদ্ধ-তর্পণ:

পিতৃলোকের অধীশ্বর জনার্দনের শরীরের ঘাম থেকে তিল ও লোম থেকে কুশের উৎপত্তি হয়। তাই তর্পণ ও অর্ঘ্যের সময় তিল ও কুশের ব্যবহার করা উচিত। শ্রাদ্ধে ব্রাহ্মণভোজের সবচেয়ে পুণ্যদায়ী সময় কুতপ, দিনের অষ্টম মুহূর্ত ১১টা বেজে ৩৬ মিনিট থেকে ১২টা বেজে ২৪ মিনিট পর্যন্ত থাকে।

শ্রদ্ধা সহকারে শ্রাদ্ধ করলে পূর্বপুরুষরা সন্তুষ্ট হন ও আশীর্বাদ দিয়ে পরলোক গমন করেন। শাস্ত্র মতে, পূর্বপুরুষদের শ্রাদ্ধকর্ম না-করলে তাঁরা রুষ্ট হন ও অভিশাপ পর্যন্ত দিতে পারেন

নিদ্দষ্ট দিনে শ্রাদ্ধ না করলে ,ঐ বিদেহ আত্মা প্রেত লোকে গমন করে।তখন ঐ আত্মা তার প্রিয়জনকে নিজের কাছে আনার চেষ্টা করে। সংসারে নানান ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।পরিবারের কেউ কেউ অসুস্থ ও হয়।তাই ঐ প্রেত আত্মা যাতে স্বর্গ লাভ করে সেই জন্যই শ্রাদ্ধে র কথা শ্রাস্ত্রে বলা আছে।এখানে বলা প্রয়োজন যে মৃতে দোষ হলে আরও কিছু করনীয় আছে।যেমন দুই পদ হলে শান্তি সস্তায়ন ,তিন পদ হলে কালী পূজা।

'মহাগুরুনিপাতেহি কাম্যংকিঞ্চিন্ন চাচরেৎ আত্বিজ্যং ব্রহ্মচর্য্যং চ যাবৎ পুর্ণো ন বৎসর।" -

মহাগুরু পরলোক গমন করিলে ( পুরুষের পিতা মাতা ও স্ত্রীর পতি) পুর্ণবৎসর কাল কোন কাম্যকর্ম অর্থাৎ পৌরোহিত্য ব্রহ্মচর্য ও সন্যাস গ্রহণ করিবেনা।

অন্য শ্রাদ্ধং পরান্নঞ্চ গন্ধং মাল্যঞ্চ মৈথুনম্ বর্জ্জয়েদ্ গুরুপাতে হি যাবৎপুর্ণো ন বৎসর।

পিতমাতার শ্রাদ্ধ ছাড়া অন্য শ্রাদ্ধ পরান্নভোজন গন্ধ মাল্য ধারন ও মৈথুন মহাগুরু নিপাতে সংবৎসর কাল বর্জন করিবে।

তীর্থযাত্রাং বিবাহঞ্চ স্বাধ্যায়ঞ্চান্য তর্পণম্ সংবৎসরং ন কুব্বীত মহগুরু নিপাতনে।"

গয়াশ্ৰাৰ্দ্ধং মৃতানান্তু পুর্ণে ত্বব্দে প্ৰশস্যতে।।

তীর্থশ্ৰাৰ্দ্ধং গয়াশ্ৰাৰ্দ্ধং শ্ৰাৰ্দ্ধমন্যচ্চ পৈতৃকম্। অব্দমধ্যে ন কুব্বীর্ত মহাগুরুবিপত্তিষু।।

পুর্ণে অব্দে ইতি,অব্দমধ্যে ইতি চ বৃদ্ধ্যর্থসপিণ্ডনাপকর্ষে

অকৃতে ইত্যেতৎপরং বৃদ্ধ্যর্থসপিণ্ডনাপকর্ষে কৃতে তু অব্দমধ্যেহপি কর্তব্যমিতি বোধ্যম্।।

শ্রাদ্ধকাণ্ড ।
ঔঁ সত্ত্ব” । “ওঁ দেবতাভ্যঃ পিতৃভ্যশ্চ মহাদোগিভ্য এব চ। নমঃ স্বধায়ৈ স্বাহায়ৈ নিত্যমেব তবস্থিতি” এই মন্ত্র তিনবার পাঠ করিবে । “ওঁ বাজে বাজেইবত বাজিনো নো ধনেষু বিপ্রা অমৃতা ঋতজ্ঞাঃ । অস্ত মধ্বঃ পিবত মাদয়ধ্বং তৃপ্ত যাত পথিভিদেবযানৈঃ ” এই মন্ত্র পড়িয়া তিনগাছি কুশদ্বারা ব্রাহ্মণস্থ পিতৃপুরুষগণকে বিসর্জন করিয়া উপবীতী হইয়া, ঐ মন্ত্রে ব্রাহ্মণস্থ দেবগণকে বিসর্জন করিবে, “ওঁ আ মা বাজস্য প্রসবো জগম্যাদিমে দ্যাবাপৃথিবী বিশ্বরূপে। আ মা গস্তং পিতরা মাতর যুবমা মা সোমোহনৃতত্বায় গম্যাৎ,” এই মন্ত্রে দক্ষিণাবর্তক্রমে জলধারা দ্বারা ব্রাহ্মণ বেষ্টন করিয়া প্রণাম করিবে । "এতে গন্ধপুষ্পে ওঁ জলনারায়ণায় নমঃ’ বলিয়া জলে একটি গন্ধপুষ্প দিয়া “ওঁ যেষাং শ্রাদ্ধং কৃতমিদং তেষামক্ষয়ায়ৈ তৃপ্তয়ে ত্বয়ি জলে পাত্ৰীয়ান্নাদিকং সমপিতম্” এই মন্ত্র পাঠ করিয়া পিতা ও মাতামহপাত্রের কিঞ্চিৎ কিঞ্চিৎ অন্ন জলে দিবে। এবং “ওঁ যয়োঃ শ্ৰাদ্ধং কৃতমিদং তয়োরক্ষয়ায়ৈ তৃপ্তয়ে ত্বয়ি জলে পাত্ৰীয়ান্নাদিকং সমৰ্পিতম্” এই মন্ত্র পড়িয়া দৈবপাত্রের কিঞ্চিৎ অন্ন জলে দিবে। পিণ্ডসকল তুলিয়া স্বত্র ফেলিয়া পরিষ্কার করিয়া গরু ছাগ বা ব্রাহ্মণকে দিবে অথবা অগ্নি কিম্বা জলে নিক্ষেপ করিবে । পরে শান্তি আশীৰ্ব্বাদ করিবে —যথ উপবীতী হইয়া পুষ্পের সহিত জল নিয়া, ব্রাহ্মণগুলির গ্রস্থি খুলিয়া “ওঁ মহাবামদেব্য ঋষিৰ্বিরাড, গায়ন্ত্রীচ্ছন্দ ইন্দ্রো দেবতা শান্তিকৰ্ম্মণি জপে বিনিয়োগঃ ! ওঁ কয় নশ্চিত্র আ ভুবদূতী সদাৰ্বংঃ সখা । কয়া শচিষ্ঠয়া বৃতা। ওঁ কত্ত্বা সত্যো মদীনাং মংহিষ্ঠো মৎসদগ্ধসঃ । দৃঢ়া চিদারুজে বসু। ওঁ অভীষুণ সখীনামবিতা জরিত,ণাং। শতং ভবাস্থ্যতয়ে,” এই মন্ত্র তিনবার পাঠ করিয়া “ওঁ স্বস্তি ন ইন্দ্রো ইত্যাদি ওঁ স্বস্তি, ওঁ স্বস্তি, ওঁ স্বস্তি," এই মন্ত্র তিনবার পাড়য়া পুরোহিত মাথায় জলের প্রেক্ষিণ দিয়া আশীৰ্ব্বাদ করিবেন । অচ্ছিদ্রাবধারণ যথা—দক্ষিণহস্তদ্বারাপ্রদীপ আচ্ছাদন করিয়া, হস্তদ্বয় প্রক্ষালনপূৰ্ব্বক আচমন করিয়া জল হাতে লইয়া “কৃতৈতৎ পাৰ্ব্বণবিধিক শ্রাদ্ধ কৰ্ম্মাচ্ছিদ্রমস্ত” বলিয়া জল ত্যাগ করিবে । পরে বৈগুণ্যসমাধান, যথা—বিষ্ণুরোম্ তৎসদদ্য অমুকে মাসি অমুকে পক্ষে অমুকতিথেী অমুকগোত্ৰঃ শ্ৰীঅমুকদেবশৰ্মা কৃতৈভৎ পাৰ্ব্বণবিধিক শ্রাদ্ধকৰ্ম্মণি যদ যদ্বৈগুণ্যং জাতং তদোষপ্রশমনায় ঐবিষ্ণুস্বরণমহং করিয়ে,” বলিয়া “ওঁ তৰিকোঃ" ইত্যাদি মন্ত্র পাঠ করিয়া "ওঁ বিষ্ণু” দশবার জপ করবে। ” : সামবেদীয় পাৰ্ব্বণশ্রাদ্ধবিধি সমাপ্ত ।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20210504072137