• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Sunday, August 8th, 2021

Astro Palmist Numerology Center

জন্ম -মৃত্যু ও জোতিষ

জন্ম -মৃত্যু ও জোতিষ

শুভ রবিবার
জন্ম - মৃত্যু ও জোতিষ
সকলের কাছে অনুরোধ প্রতিবেদন টি ভালো করে পরুন।

*******https://youtu.be/4Hq9FEeoYF8**********

জন্ম ও মৃত্যু একে অপরের পরপুরক "জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে কোথা রবে"।জন্ম থেকে মৃত্যুর আগে পর্যন্ত সময় টি ইহকাল।মৃত্যুর পর সময় টি পরকাল।ইহকালে যা করি তা কর্ম,কর্ম ভালো হলে সেই সুকর্মের ফল ৫০%ইহকাল মানে মৃত্যুর আগে ভোগ করি।বাকীটা পরকালে ভোগ করি।কুকর্মের ক্ষেত্রেও ইহকাল ও পরকালে কুফল ভোগ করি।

নানা ধর্মগ্রন্থে স্বর্গ ও নরকের নানা রকম ব্যাখ্যা রয়েছে। কিন্তু সে সব ব্যাখ্যার মধ্যে একটা বিষয় স্পষ্ট, পৃথিবীর কর্মফলের বিচারে পাপের বোঝা ভারী হলে যে চরম লজ্জা ও যন্ত্রণার পরিবেশে শাস্তি ভোগ করতে হয়, মহাপাপীদের জন্য ভয়াবহ নরক দর্শন হয়।
ভাগবতে আছে, শুকদেব রাজা পরীক্ষিতকে বলেছেন— যমরাজ যেখানে কিঙ্করদের সাহায্যে মৃত ব্যক্তিদের এনে দোষ-গুণ বিচার করেন, সেই স্থানটিই হল নরক। মৃত্যুর মধ্য দিয়ে জীবের দেহ নষ্ট হয়। তখন কর্মফল ভোগের জন্য জীব তার সূক্ষ্ম দেহ নিয়ে স্বর্গসুখ বা নরক-যন্ত্রণা ভোগ করে। স্বর্গে বা নরকে তাদের অবস্থান সাময়িক হয়ে থাকে। শাস্তি ভোগের পর, তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী নিম্নতর বা উচ্চতর প্রাণী হিসেবে তাদের পুনর্জন্ম হয়।

কিছু কিছু গ্রন্থে, নরককে অন্ধকারের সবচেয়ে নীচের স্তর বলে ব্যাখ্যা করা হয় যেখানে আত্মাদের অনন্তকালের জন্য আটক করা হয় এবং পুনর্জন্ম থেকে বঞ্চিত করা হয়। ভাগবত পুরাণে বলা হয়েছে , নরক মহাবিশ্বের দক্ষিণে এবং পৃথিবীর নীচে অবস্থিত। পিতৃলোক, যেখানে অগ্নিকুভের নেতৃত্বে মৃত পূর্বপুরুষ বাস করে, সেই অঞ্চলে অবস্থিত। সূর্যদেবের পুত্র নরকরাজ যম তাঁর সহকারীদের সঙ্গে এইখানে বসবাস করেন। পিতৃলোককে যমের রাজধানী হিসেবে গণ্য করা হয়, যেখানে যম তাঁর ন্যায়বিচার প্রদান করেন।

শ্রীমদ্ভাগবতে বলা হয়েছে, ব্রহ্মাণ্ডের অভ্যন্তরে প্রথমে ঊর্ধ্বলোক, মধ্যলোক বা ভূলোক এবং অধঃলোক— তিনটি স্তর। তার পর চোদ্দটি স্তরে ভাগ করা হয়; যাকে বলা হয় চতুর্দশ ভুবন-দ্বিসপ্তধা। উল্লেখ্য, একটি স্তরে এক বা একাধিক গ্রহলোক বিদ্যমান। এই চতুর্দশ ভুবনের মধ্যে পৃথিবী-সহ উপরে রয়েছে সাতটি লোক— ভূ, ভূব, স্বর্গ, মহ, জন, তপ ও সত্য বা ব্রহ্মলোক। পৃথিবীর নীচে রয়েছে আরও সাতটি লোক— অতল, বিতল, সুতল, তলাতল, মহাতল, রসাতল ও পাতাল। অর্থাৎ, পৃথিবীর অবস্থান স্বর্গ ও নরকের মাঝামাঝি। তাই, পৃথিবীতে স্বর্গ ও নরক উভয় গ্রহলোকের প্রভাবই বিদ্যমান।

ব্রহ্মাণ্ডের এই গ্রহলোক আমরা কেউই দেখতে পাই না। কারণ, সেগুলো অনেক দূরবর্তী হওয়ায় আমাদের দৃষ্টিসীমার অতীত। পৃথিবীতে অধিকাংশ মানুষই তার পূর্বজীবনের স্মৃতি মনে রাখতে পারে না। তাই পূর্বজীবনে কেউ স্বর্গে অথবা নরকে থাকলেও তা তার বিস্মৃত। আবার, এ জীবনে যেহেতু এখনও মৃত্যুবরণ করেনি, তাই স্বর্গ-নরক দেখেনি।

প্রকৃতিতে সব কিছুই সম্পাদিত হয় গুণ এবং কর্ম অনুসারে, কিন্তু অহংকারের দ্বারা বিমোহিত হয়ে জীব নিজেকে কর্তা বলে অভিমান করে। মূর্খ মানুষ মনে করে যে, সে কোনও আইনের অধীনে নয়, ভগবান বা কোনও নিয়ন্তা নেই এবং সে তার খেয়ালখুশি মতো যা ইচ্ছা তাই করতে পারে। এ ভাবে সে বিভিন্ন পাপকর্মে লিপ্ত হয় এবং তার ফলে প্রকৃতির নিয়মে তাকে জন্ম-জন্মান্তরে বিভিন্ন নারকীয় পরিবেশে দণ্ডস্বরূপ যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়।
তাই মৃত্যুর পর তার ক্রিয়া -কর্ম বা শ্রাদ্ধ শাস্তি ভালো করে ক‍রা উচিৎ।
মৃত্যুর সময় কি ভাববেন ?
গীতায় ৮/৬ নং শ্লোকে ভগবান বলেছেন,
''দেহ ত্যাগ করার সময় যেভাবে ভাবিত
হয়ে একজন চিন্তা করে , পরবর্তী জীবনে
নিঃসন্দেহে সেই ভাব সম্পন্ন দেহ সে
প্রাপ্ত হবে''।
যদি কেউ মনে করে যে মৃত্যুর সময়
ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণকে স্মরণ না করে , অন্য
কোন বিষয় যথা, পিতা - মাতা , স্ত্ৰী -
পুত্ৰ - কন্যা বা জড় বিষয় চিন্তা করলে
একই গতি হবে তা ঠিক নয় ।
উক্ত শ্লোকে তা প্ৰতিপন্ন হয়নি । মৃত্যুর
সময় কেউ যদি তার স্ত্রীকে চিন্তা
করতে করতে দেহ ত্যাগ করে , তবে সে
একটি স্ত্ৰীদেহ প্ৰাপ্ত হবে , তা
মনুষ্যকুলে হোক বা অন্য নিম্ন -
যোনিভূক্ত কুলেই হোক না কেন , সেটি
প্ৰকৃতির তিনটি গুণের প্রভাব অনুযায়ী
নিধারিত হয়।
১) যারা সত্বগুনসম্পন্ন, মৃত্যুর পর
স্বৰ্গলোক বা তার উপরে ব্ৰহ্মালোকে
দেহ লাভ করতে পারে ।
২) যারা রজোগুণ - সম্পন্ন অবস্থায়
দেহত্যাগ করে , তারা এই পৃথিবীতে
মানবদেহ লাভ করতে পারে ।
৩)যারা তমোগুণে অবস্থিত হয়ে দেহ
ত্যাগ করে , তারা আশি লক্ষ নিন্ম
যোনিসম্পন্ন দেহ প্ৰাপ্ত হয় ।
কারও যদি মাংসাহারে আসক্তি
থাকে , তা হলে মানব শরীরে সে আর
কতটুকুই রক্ত-মাংস খেতে পারে , ফলে
তার পিপাসা নিবারিত হয় না।
সুতরাং , উপরোক্ত গীতার শ্লোক
অনুযায়ী ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণের বহিরঙ্গা
মায়াশক্তি বা জড়া প্ৰকৃতি তাকে
পরবতী জীবনে এমন একটি উপযুক্ত শরীর
প্রদান করবে , যাতে সে প্রচুর পরিমাণে
মাংস আহার করতে পারে । হয়ত সে
একটি বাঘ বা সিংহের দেহ লাভ করতে
পারে ।
তেমন, কেউ যদি বলশালী মোটা
হওয়ার বাসনা করে তা হলে সে একটি
হাতির দেহ লাভ করতে পারে ।
এভাবেই একজন ব্যক্তি তার সারা
জীবনের কৰ্ম ও চিন্তা অনুযায়ী ''মৃত্যুর
সময়'' সেই বিশেষ বিষয়টিই স্মরণ করে ,
যার প্রতি সে সারা জীবনে
বিশেষভাবে অনুরক্ত বা আসক্ত ছিল ।
কেউ যদি তার গৃহের প্ৰতি অত্যন্ত
আসক্ত হয় , তা হলে মৃত্যুর পর সে তার
গৃহে একটি আরশোলা , ইদুর বা বিড়াল
হয়ে জন্মগ্ৰহণ করতে পারে ।
কেউ যদি তার চেয়ারের প্রতি আসক্ত
হয় , অৰ্থাৎ যে চেয়ারে বসে সে
কৰ্মজীবনে বড় বড় পদমৰ্যাদা লাভ
করেছে , সে হয়ত মৃত্যুর পর সেই চেয়ারেই
একটি ছারপোকা হয়ে জন্মগ্ৰহণ করতে
পারে । মানুষ এভাবেই কৰ্মফল অনুযায়ী
উন্নত বা নিম্নদেহ লাভ করে ।
অথাৎ , সারাটা জীবনে অত্যন্ত আসক্ত
হয়ে মানুষ যে জিনিসটি লাভ করা বা
সদা-সর্বদা জল্পনা - কল্পনা বা মন করে ,
মৃত্যুর সময়ে সে তাই স্মরণ করলে সে
অনুরুপ দেহ প্ৰাপ্ত হবে । একেই বলে
কৰ্মচক্ৰ অৰ্থাৎ জন্ম , মৃত্যু , জরা,
ব্যাধির মাধ্যমে চুরাশি লক্ষ যোনিতে
পরিভ্ৰমণ।
তাই ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন,
'' অন্তকালে চ মামেব স্মরন্মুক্তা
কলেবরম,
যঃ প্রয়াতি স মদ্ভাবং যাতি নাস্ত্যত্র
সংশয়ঃ''। ৮/৫
অনুবাদঃ ''মৃত্যুকালে দেহত্যাগের সময়ে
যে আমাকে স্মরণ করে , সে তৎক্ষণাৎ
আমার ভাব প্ৰাপ্ত হয় , এতে কোন সন্দেহ
নেই''।
এটিই হচ্ছে যথাৰ্থ পরীক্ষায় উত্তীৰ্ণ
হওয়ার অৰ্থাৎ মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তে ভগবান
শ্ৰীকৃষ্ণকে স্মরণ করার উপদেশ।
ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণকে মৃত্যুর পূৰ্ব মুহূর্তে
কে স্মরণ করতে পারে ?
উত্তর, কৰ্মী , জ্ঞানী এমন কি
যােগীরাও মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তে ভগবান
শ্ৰীকৃষ্ণকে স্মরণ করতে পারে না ।
একমাত্ৰ সম্পূৰ্ণরুপে শরণাগত শুদ্ধ ভক্তই
মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তে ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণের
সচ্চিদানন্দময় দিব্যরুপকে স্মরণ করতে
পারেন ।
কারও হৃদয়ে বিন্দুমাত্ৰ জড় কামনা -
বাসনা থাকা পৰ্যন্ত সে মৃত্যুর সময়ে
ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণকে স্মরণ করতে পারে না
। যিনি তাঁর মনসহ সমগ্ৰ ইন্দ্ৰিয়গুলিকে
সম্পূৰ্ণকাপে সারা জীবন ভগবান
শ্ৰীকৃষ্ণের সেবায় নিযুক্ত করেছেন ,
তিনিই একমাত্ৰ সমগ্ৰ জড় কলুষ থেকে
মুক্ত হতে পারেন ।
শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু বলেছেন, এই জড়
কলুষ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য একমাত্ৰ
পন্থা যুগধৰ্ম হরিনাম মহামন্ত্ৰ কীৰ্তন
করা,
''হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে'' ৷
সুতরাং , আমাদের সকলের কৰ্তব্য
মানব - জীবনের এই অপূৰ্ব সুযোগটি গ্ৰহণ
করা , যাতে মৃত্যুর সময়ে ভগবান
শ্ৰীকৃষ্ণকে স্মরণ করে আমরা চিন্ময়
ভগবৎ রাজ্যে ফিরে যেতে পারি।।
হরেকৃষ্ণ।।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20210808224253