• apnbkm.09@gmail.com
  • +91 9233172388
  • Vidyasagar Pally, Rampurhat
  • Mon-Sat 11:00 A.M - 8:00 P.M

Thursday, December 31st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

গৌরীযোগ ও জোতিষ

গৌরীযোগ ও জোতিষ

সুপ্রভাত
*গৌরীযোগ ও জোতিষ
দশমপতি জন্মকুণ্ডলীতে যে রাশিতে অবস্থিত , সেই নবাংশ কুণ্ডলীতে সেই রাশির অধিপতি যদি লগ্নের দশমেই উচ্চস্থ হয়ে লগ্নপতিও সহাবস্থান করে, তবে গৌরীযোগ সূচিত হবে।

ফলাফল: এরূপ জাতকের সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম , প্রভূত সম্পত্তির মালিক, পরহিতব্রতী, দানশীল, ধর্মানুষ্ঠানকারী, সচ্চরিত্র ও সকলের প্রশংসাভাজন হয়ে থাকে।

মন্তব্য: দশম পতি যে রাশিতে অবস্থিত নবংশ চক্রে সেই রাশির অধিপতি দশমে উচ্চস্থ ভাবে অবস্থান করলে তবে এই যোগ সূচিত হবে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201231134152

Monday, December 28th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

পর্বত যোগ ও জোতিষ

পর্বত যোগ ও জোতিষ

সুপ্রভাত
আজকে ৭১৪তম যোগ লিখলাম ,আশা করি সকলের ভালো লাগবে।

https://youtu.be/2QYHbCFE0NQ

*পর্বতযোগ*
শুভ গ্রহাদী কেন্দ্রে অবস্থিত হলে,ষষ্ঠ স্থান বা অষ্টম স্থান হয় শুন্য থাকতে অথবা তথায় শুভ গ্রহ অবস্থিত হলে --- পর্বত যোগ সূচিত হবে।

ফলাফল : এই যোগ জাত ব্যক্তি ধনী, সম্পদশালী ,উদার, কামপ্রবণ, নগর প্রধান বা গ্রাম প্রধান হয়ে থাকেন।
মন্তব্য: পর্বতযোগ নিম্নলিখিতভাবে সূচিত হতে পারে ---
১. শুভ গ্রহাদি কেন্দ্রে, ষষ্ঠস্থানে, ও অষ্টম স্থান শুন্য।
২. শুভ গ্রহ কেন্দ্রে ও ষষ্ঠ ও অষ্টম স্থানেও শুভ গ্রহ।
৩. লগ্ন পতি ও দ্বাদশ পতি যদি পরস্পরের কেন্দ্রে অবস্থিত হয়।

সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201228175232

Sunday, December 20th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে একটি অতি শুভ যোগ ত্রিলোচন যোগ

জোতিষ  শ্রাস্ত্রে একটি অতি শুভ যোগ ত্রিলোচন যোগ

শুভ রবিবার
ত্রিলোচনযোগ

https://youtu.be/978KJ5RR06k ভিডিও টি দেখুন।

জন্মকুণ্ডলীতে যদি রবি, চন্দ্র, মঙ্গল পরস্পরের পঞ্চমে বা নবমে থাকে তবে ত্রিলোচন যোগ সূচিত হবে।

ফলাফল : এরূপ জাতক শত্রু দমনকারী ,দীর্ঘায়ু ,বিশেষ বুদ্ধিমান এবং প্রভূত অর্থসম্পদযুক্ত হয় ও চরিত্রবান হয়।

মন্তব্য: জন্মকুণ্ডলীতে অন্যকোনো শুভযোগ না থাকলেও এই একটিমাত্র যোগই যথেষ্ট। শভ গ্রহাদি পরস্পরের পঞ্চমে থাকা অতি শুভ, জাতকের জীবনে বাধা বিপত্তি থাকে না



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201220172011

Wednesday, December 16th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

ব্রহ্মযোগ ও জোতিষ

ব্রহ্মযোগ ও জোতিষ

শুভ বুধবার
ব্রহ্মযোগ

জন্মকুণ্ডলীতে বৃহস্পতি ও শুক্র যথাক্রমে নবমপতি ও একাদশপতির কেন্দ্রে অবস্থিত হয়। বুধ যদি অনুরূপভাবে লগ্ন বা দশম পতির কেন্দ্রের অবস্থিত হয় ব্রহ্মযোগ সূচিত হবে।

ফলাফল : ব্রহ্মযোগ জাতব্যক্তি রাজকীয় ভোজনাদি লাভ করবে, ব্রাহ্মণ ও শিক্ষিত ব্যক্তিগণের শ্রদ্ধাভাজন হবে, দীর্ঘায়ু ,দানশীল, ও সুকর্মী হবে।

মন্তব্য: যোগটি একটি গুরুত্বপূর্ণ যোগ । কারণ এই যোগে জাত ব্যক্তি ধনী, মাননীয়, সুখী হবে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201216074101

Friday, December 11th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

পরাক্রম যোগ

পরাক্রম যোগ

শুভ বৃহস্পতিবার

আমি প্রতিদিন সকলের মঙ্গলের জন্য জোতিষিক প্রতিবেদন দিই,ভালো লাগলে কমেন্ট ও শেয়ার করে আমার প্রয়াস কে উৎসাহিত করবেন।ভিডিও টি দেখুন।

https://youtu.be/D-4GGd4Yfo0

পরাক্রম যোগ

তৃতীয়পতি যদি শুভ নবাংশে অবস্থিত হয়ে শুভ গ্রহের সঙ্গে বা শুভ গ্রহ দ্বারা পূর্ণদৃষ্ট হয়, এবং জন্মকুণ্ডলীতে মঙ্গল যদি শুভ গ্রহের ক্ষেত্রে অবস্থিত হয় --- তবে পরাক্রম যোগ সূচিত হবে।

ফলাফল: এরূপ জাতক সাহসী ও পরাক্রমী হবে।

মন্তব্য: সাহসী হওয়ার অর্থ দারুন সংকটে অবিচলিত থাকা। লগ্নের তৃতীয় স্থান পরাক্রম স্থান, তৃতীয় পতির শুভ নবাংশে অবস্থিত হওয়া প্রয়োজন ও পরাক্রম কারক গ্রহ মঙ্গলেরও শুভক্ষেত্রে থাকা প্রয়োজন

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201211133608

Saturday, December 5th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

পুস্কল যোগ

পুস্কল যোগ

শুভ শুক্রবার
পুস্কল যোগ

জাতচক্রে চন্দ্র যে রাশিতে লগ্নপতিসহ অবস্থিত, সেই রাশির অধিপতি লগ্নের কেন্দ্রে অথবা মিত্র ক্ষেত্রে থেকে লগ্নের প্রতি পূর্ণদৃষ্টি দিলে ও লগ্ন স্থানে একটি বলবান গ্রহ অবস্থিত হলে এই যোগ সূচিত হবে।

ফলাফল : এরূপ যোগযুক্ত জাতক ধনসম্পদশালী , সুমিষ্ট বাককযুক্ত , বিখ্যাত ও রাজ্যতুল্য ব্যক্তিদেরও শ্রদ্ধাভাজন হবে।

মন্তব্য : প্রথম শর্ত হলো --- লগ্নপতির চন্দ্রসহ সহাবস্থান , লগ্নপতি ও চন্দ্র রাশিচক্রের যে রাশিতে অবস্থিত হবে সেই রাশিপতি গ্রহ লগ্নে পূর্ণদৃষ্টি দান করবে , এবং দ্বিতীয় শর্ত হলো লগ্নে একটি বলবান গ্রহের অবস্থান আবশ্যক

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201205080234

Friday, November 27th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

নিঃসন্তান যোগ

নিঃসন্তান যোগ

শুভ শুক্রবার
অনপত্য যোগ( নিঃসন্তান যোগ) পূনঃপ্রচার

যদি বৃহস্পতি, লগ্নিপতি, পঞ্চমপতি, সপ্তমপতি দুর্বল হয় তবে এই যোগ সৃষ্টি হয়।

ফলাফল: এই যোগে জাতক জাতিকার কোনো সন্তান হবে না বা সন্তান হওয়ার জন্য অনেক কষ্ট করতে হবে।

মন্তব্য: যদি স্বামী ও স্ত্রী দুজনেরই লগ্নপতি, পঞ্চমপতি, সপ্তমপতি ও বৃহস্পতি দুর্বল হয় তবে এই যোগ হওয়ার সম্ভবনা বেশি। কিন্তু যদি একজনের যদি এগুলির একটিও বলবান হয় তবে একটি সন্তান হতে পারে।

প্রতিকার এব জন্য আমার চ‍্যানেলটি দেখুন।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201127075832

Wednesday, November 25th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে অযত্ন ধনলাভ বা লটারি পাওয়ার যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে  অযত্ন ধনলাভ বা লটারি পাওয়ার যোগ

শুভ বুধবার
*অযত্ন ধনলাভ বা লটারি যোগ*

জন্মকুণ্ডলীতে লগ্নপতি যদি দ্বিতীয় স্থানে অবস্থিত হয় ও দ্বিতীয়পতি লগ্নে অবস্থিত হয় ----- তবে অযত্ন ধনলাভ যোগ সাধিত হবে।

ফলাফল
এরূপ জাতক জাতিকা সহজেই অর্থাৎ বিনা পরিশ্রমেই প্রভূত অর্থ উপার্জনে সক্ষম হবে। যেমন লটারি।

মন্তব্য
অনেকে নানা চেষ্টা ও পরিশ্রম করেও দারিদ্র্যকে এড়াতে পারে না, তবে কেউ কেউ বিনা চেষ্টাতেই বা বিনা পরিশ্রম করে অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম এটা অবশ্যই জন্মছকের উপর নির্ভরশীল।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201125154134

Monday, November 23rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

চন্দ্র মঙ্গলা যোগ

চন্দ্র মঙ্গলা যোগ

শুভ সোমবার
চন্দ্রমঙ্গল যোগ
যদি জন্মকুণ্ডলীতে চন্দ্র মঙ্গলের কোনো একটি রাশিতে সহাবস্থান করে ---- তবে চন্দ্র - মঙ্গল যোগ হবে।

ফলাফল
এরূপ জাতক অবৈধ উপায়ে অর্থ উপার্জন করবে , খারাপ ব্যবসায় রত হতে পারে। আত্মীয় স্বজনগনের সঙ্গেও তার ব্যবহার ভালো থাকবে না। এবং অনেক নারীর সঙ্গে অবৈধ সস্পর্ক স্থাপন করে।এরা মিথ্যাচার করতে অভস্থ।

মন্তব্য: অর্থনৈতিক দিক বিচার করতে হবে --- চন্দ্র মঙ্গল যোগ --- নিঃসন্দেহে একটি মুখ্য যোগ। এরূপ জাতক মদের ব্যবসায় বা খারাপ ব্যবসায় লিপ্ত হতে পারে। তবে লগ্নানুযায়ী চন্দ্র ও মঙ্গল যদি শুভ গ্রহ হয় বা দ্বিতীয়ে, নবমে, দশমে, বা একাদশে অবস্থিত হয় , তবে এরূপ জাতক বৈধ উপায়ে প্রভূত অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201123070528

Sunday, November 22nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

পীনসরোগ,ঠাণ্ডা লাগা

পীনসরোগ,ঠাণ্ডা লাগা

শুভ শুক্রবার
পীনসরোগ যোগ

চন্দ্র,শনি এবং পাপগ্রহ যদি যথাক্রমে ষষ্ঠ স্থানে, অষ্টমে, দ্বাদশে অবস্থিত হয় এবং লগ্নাধিপতি যদি অশুভ নবাংশে অবস্থিত হয় ----- তবে পিনসরোগ সূচিত হয়।

ফলাফল --- এরূপ জাতক পিনসরোগ আক্রান্ত হয়ে থাকেন। পীনস রোগ নাসিকা ও ঝিল্লী সংক্রান্ত রোগ।
এই রোগ হলে জাতক/ জাতিকা কফ, সর্দি কাশি ইত্যাদি রোগে ভোগে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201122191205

Sunday, November 22nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে বন্ধু বর্জন যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে বন্ধু বর্জন যোগ

শুভ রবিবার
আজকের প্রতিবেদন টি সকল মা- বাবার কাছে গুরুত্বপূর্ণ, কারন ছেলে মেয়েরা কোন বন্ধুদের থেকে সাবধান হবে।

*বন্ধুবর্জনযোগ*

চতুর্থপতি গ্রহ যদি পাপগ্রহের সঙ্গে সহাবস্থান সম্মন্ধে আবদ্ধ হয় অথবা অশুভ ষষ্ঠ স্থানে থাকে বা নিচস্থ বা শত্রু ক্ষেত্রস্থ হয় --- তবে বন্ধুবর্জন যোগ সূচিত হবে।
ফলাফল : এরূপ জাতককে তার বন্ধুগণ ত্যাগ করবে। এরা অপকর্ম করে,লেখা পড়া করেনা,মাদাক দ্রব্য শেবনে অভস্থ হয়।এদের জন্মকুন্ডলী বিচার করার প্রয়োজন।

মন্তব্য : বন্ধুবর্জন যোগটি তিনটি অবস্থার ওপর নির্ভরশীল ১. চতুর্পতির অশুভ ষষ্ঠ স্থানে অবস্থান।
২. চতুর্থ পতির পাপগ্রহের সঙ্গে অবস্থান
৩. চতুর্থপতি নিচস্থ হবে বা শত্রু ক্ষেত্রস্থ হবে। চতুর্থ স্থানকে বন্ধু স্থানও বলা হয়।

৫)ভিডিও টি দেখুন

https://youtu.be/fludxOrtZsU

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201122011716

Thursday, November 19th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

সন্তানের জন্মের পূর্বেই পিতার মৃত্যু যোগ

সন্তানের জন্মের পূর্বেই পিতার মৃত্যু যোগ

শুভ বৃহস্পতিবার

আজকের প্রতিবেদন খুব ভালো লাগবে।

*পিতার মৃত্যু যোগ( জাতকের জন্মের পূর্বে)*

জন্মকুণ্ডলীতে রবি ষষ্ঠ স্থানে, অষ্টমে বা দ্বাদশে অবস্থিত হলে, এবং অষ্টমপতি লগ্নের নবমে অবস্থিত হলে এবং দ্বাদশপতি , ষষ্ঠপতি পঞ্চমে অবস্থিত হলে --- জন্মের পূর্বেই পিতার মৃত্যু যোগ সূচিত হবে।

ফলাফল : জন্মকুণ্ডলীতে এরূপ যোগ থাকলে --- জাতকের জন্মের পূর্বেই পিতার মৃত্যু ঘটবে।

মন্তব্য : জন্মের পূর্বেই পিতার মৃত্যু দুর্ভাগ্য সূচক। কিন্তু লগ্নের চতুর্থ স্থানে যদি শুভ গ্রহ বর্তমান থাকে তবে এই যোগ কিছুটা হ্রাস হয়

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201119173701

Wednesday, November 18th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে পিশাচ গ্ৰস্থ যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে পিশাচ গ্ৰস্থ যোগ

শুভ বুধবার
আজকের প্রতিবেদন টি পড়ুন ভালো লাগবে।

*পিশাচগ্রস্ত যোগ*

জন্মকুণ্ডলীতে রাহু, চন্দ্র সহ লগ্নে অবস্থিত হলে ও পঞ্চমে ও নবমে পাপগ্রহ থাকলে অর্থাৎ শনি ,মঙ্গল,কেতু থাকলে এই যোগ সূচিত হয়।

ফলাফল : এরূপ জাতক মৃত্যুর পর ভূত,প্রেত, পিশাচ গ্রস্ত হবে। এরূপ ব্যক্তি খুব অধার্মিক হয়ে থাকে ও পাপাচারী এরা বহু নারীর জীবন নষ্ট করে।

মন্তব্য: রাহুর চন্দ্রের সঙ্গে একত্রে অবস্থান , সেই সঙ্গে শনি থাকে --- তবে এরূপ জাতক স্বাভাবিক ভাবেই মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলবে । এরূপ জাতক অত্যন্ত হীন মনের হয় এবং প্রতারণা এদের একটি অভ‍্যাস হয়ে দারায়।

প্রতিকার: এরকম যোগ জন্মকুণ্ডলীতে দেখা গেলে প্রতিকার আবশ্যক

মহামৃত্যুঞ্জয়ী হোম ও শিবের আরাধনা করতে হবে।

শিবের অষ্টতর শত নামে, পরমায়ু বৃদ্ধি হয়,নিরোগ হয়,গ্লানি থেকে মুক্তি হয়,ও যশ বৃদ্ধি হয় ও পিশাচ গ্ৰস্থ যোগ থেকে মুক্ত হয়।

মহাদেবের ১০৮ নাম
।।হর হর মহাদেব‌।।
********************************************
হাস‍্যমুখে মহেশ্বর কহেন বর্ণন।
শতনাম স্তোত্ররাজ করহ শ্রবণ ।।
------------------------------
----------------
ব্রহ্মলোকে হয় মোর নাম
ব্রহ্মেশ্বর।১
বিষ্ণুসখা নাম মম বৈকুণ্ঠ – নগর।।

হরিহর নাম খ্যাত গোলোক
নগরে।৩
যমেশ্বর নাম মম শমনের পুরে।।৪
ইন্দুপুরে রাজরাজ নাম ধরি
আমি।৫
চিন্তামণি বলি মোরে
ডাকে ইন্দ্রাণী।।৬
সুরগণ বলে মোরে অধমতারণ।৭
কমলা ডাকেন বলি বৃষভ –
লাঞ্ছন।।৮
যোগীগন মাঝে আমি হই
যোগেশ্বর।৯
সিদ্ধগন কহে মোরে জগত
ঈশ্বর।।১০
লঙ্কাপতি দত্ত আমি
জানিবে মহেশ।১১
দরিদ্র – ঘরেতে আমি
জানিবে দীনেশ।।১২
সাগর রাখিলা মোর নাম
শূলপাণি।১৩
প্রাণপতি নামে মোরে
ডাকেন ভবানী ।।১৪
শৌনক রাখিলা মোর
বিশ্বপতি নাম।১৫
নীলকণ্ঠ নাম মম বসুগন ধাম ।।১৬
ব্যাসদেব ডাকে মোরে
জগদগুরু নামে ।।১৭
মৃত্যুঞ্জয় নাম মোর সাবিত্রী
সদনে।।১৮
কুরুক্ষেত্রে নাম মোর অর্জুন –
সারথি।।১৯
কৃপানিধি নামে মোরে
ডাকে সুরপতি ।।২০
হিমালয় রাখে নাম
বাঞ্ছাকল্পতরু। ।২১
কৈলাস রাখিল মোর নাম
বিশ্বগুরু।২২
চন্দ্রচূড়ামণি নাম শশাঙ্ক
ভবনে।।২৩
অষ্টমূর্তিধর নাম মরীচি সদনে।।
২৪
অঙ্গীরা রাখিল নাম কলুষ
নাশন।।২৫
সনন্দ রাখিল নাম মনবিমোহন।।
২৬
জলেশ্বর নাম মোর লবণ –
সাগরে।।২৭
যোগীশ্বর নাম খ্যাত অত্রির –
গোচরে।।২৮
অরুন্ধতি রাখে নাম ভুবন –
পাবন।।২৯
গার্গীদেবী ডাকে বলি
জগত মোহনে।।৩০
কালভরহর নাম কালের ভবনে।।
৩১
মৃত্যুঞ্জয় নাম মোর মৃত্যুর সদনে।।
৩২
নক্ষত্রলোকেতে আমি নক্ষত্র
জীবন।।৩৩
জ্ঞানযোগী মম নাম গুরুর সদন।।
৩৪
সনাতন রাখে নাম হৃদয়
বিহারী।।৩৫
মহামায়া পাশে আমি
মহামায়াধারী।।৩৬
শ্মশাননিবাসী নাম
জানিবে শ্মশানে।।৩৭
যজ্ঞধ্বংসী নাম মোর দক্ষের
ভবনে।।৩৮
সতীপতি নাম মোর প্রসূতি –
গোচর।৩৯
রুদ্রগণ রাখে নাম ব্রহ্ম –পরাৎপর
।।৪০
ভক্তবাঞ্ছাকল্পতরু রামদত্ত
নাম।৪১
প্রহ্লাদ রাখিল নাম সর্ব
গুণধাম।।৪২
ভৃগুরাম রাখিল নাম
দর্পখর্বকারী।৪৩
জানকী রাখিল নাম
গোবর্ধনধারী।।৪৪
দিকপাল সকলে ডাকে
দিকপতিনামেতে।৪৫
রাজ রাজেশ্বর আমি রাজার
গৃহতে।।৪৬
বেতাল রাখিল নাম
সর্বসিদ্ধিদাতা।৪৭
তাল মম রাখে নাম অখিলের
ধাতা।।৪৮
ত্রিপুরারি নাম মোর ত্রিপুর
ভবনে।৪৯
ভৃঙ্গী মোরে ডাকে সদা
দয়াময় নামে।।৫০
তীর্থগণ ডাকে মোরে
তীর্থরাজ বলি।৫১
রতিদেবী রাখে নাম
কেলীকুতুহলী।।৫২
ধ্রবলোকে মোর নাম
করুণাসাগর। ৫৩
দেবলোকে মম নাম নরবংশধর।।
৫৪
গণেশ রাখিল নাম গণ –
অধিপতি।৫৫
বিরূপাক্ষ নামে মোরে
ডাকেন রেবতী।।৫৬
কপর্দী নামেতে মোরে
ডাকে জনক রাজন।৫৭
ধনুর্ধারী নামে মোরে
ডাকেন রুদ্রগণ।।৫৮
যোগিনীগনেরা ডাকে
ভূতনাথ নামে।৫৯
আশুতোষ নাম মোর ভক্তের
সদনে।।৬০
সিদ্ধগণ কহে মোরে ত্রিগুন
অতীত।৬১
জগতকারু কহে মোরে
সর্বহৃদিস্থিত।।৬২
উমাপতি নামে মোরে
ডাকে ধন্বন্তরি।৬৩
জামদাগ্নি ডাকে মোরে
গুড়াকেশ বলি।।৬৪
দধীচি ডাকেন মোরে নাম
সিদ্ধেশ্বর।৬৫
বিশ্বামিত্র কহে মোর নাম
সর্বেশ্বর।।৬৬
দণ্ডপাণি ডাকে মোরে
সর্বানন্দ নামে।৬৭
বীরভদ্র নাম মোর কশ্যপ সদনে।।
৬৮
উদ্দালক ঋষি কহে
বিপত্তিভঞ্জন।৬৯
সোমানাথ বলি ডাকে উতঙ্ক
সুজন।।৭০
গরুর রাখিলা মোর নাম
খগেশ্বর।৭১
গালব রাখিল নাম
সর্বসিদ্ধিকর।।৭২
যুঠিষ্ঠির রাখে নাম ধরম সহায়।
৭৩
ভীমের প্রদত্ত নাম মোর
ভীমকায়।।৭৪
নকুল রাখিল নাম নকুল – ঈশ্বর।৭৫
সহদেব রাখে নাম ভীম বজ্রধর।।
৭৬
শম্ভুনাথ বলি ডাকে গন্ধর্বের
গণ।৭৭
একলিঙ্গ কহে বালখিল্য
মুনিগণ।।৭৮
রোগহারী নাম রাখে দেবী
সত্যবতী।৭৯
পবন রাখেন মোর নাম
সদাগতি।৮০
জৈমিনি আমার নাম রাখে
ভদ্রেশ্বর।৮১
দুর্বাসা রাখিলা মোর নাম
বক্রেশ্বর।।৮২
চাঁদবেণে ডাকে মোরে
হয়গ্রীব নামে।৮৩
মহারুদ্র মোর নাম দধীচি –
সদনে।।৮৪
মোর বৃষ ডাকে মোরে নাম
ঘণ্টেশ্বর।৮৫
বাণেশ্বর নাম রাখে বাণ
নৃপবর।।৮৬
দ্বারকাবাসীরা বলে
দ্বারকাধিপতি।৮৭
কৃত্তিবাস রাখে নাম কীর্তি
– অধিপতি।।৮৮
পুস্পদন্ত রাখে নাম রজত ভূধর।৮৯
জাবালি রাখিল নাম
ব্যাঘ্রচর্মাধর।।৯০
তারাগন ডাকে মোরে
উগ্রকন্ঠ বলি।৯১
তুন্ডি ঋষি মোর নাম রাখে
অস্থিমালি।।৯২
নাগেশ্বর বলি মোরে ডাকে
নাগগন।৯৩
অনন্ত বলেন মোরে অনন্ত
পাবন।।৯৪
কূর্মদেব রাখে নাম কূর্ম
অধিপতি।৯৫
সাধাগন রাখে নাম সকল
বিভূতি।।৯৬
পুলহ রাখিল নাম সর্বমূর্তিধর।৯৭
দিগ গজগণেরা বলে
দিকপতিধর।।৯৮
সপ্তর্ষিগণেরা বলে
সপ্তর্ষিরাজন।৯৯
তিথিশ্বর নামে ডাকে যত
তিথিগণ।।১০০
পর্বগণ সবে মোরে কহে
পর্বপতি।১০১
সংক্রান্তিগণের কাছে আমি
রত্ননিধি।।১০২
সুমেরু ঈশ্বর নাম সুমেরু সদন।১০৩
সূর্যনাথ মোর নাম সূর্যের ভবন।।
১০৪
মর্ত্যলোকে নাম মম
বিপদকান্ডারী।১০৫
সুষেণ রাখিলা নাম
গগনবিহারী।।১০৬
মন্মথ রাখিলা নাম মদণ দমন।।
১০৭
মন্দোদরী কহে মোরে অখিল
কারণ।।১০৮

মহামৃত‍্যুজ্ঞয় মন্ত্র

ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।

প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর।।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201118182609

Tuesday, November 17th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

ভাইফোঁটা ২০২০

ভাইফোঁটা ২০২০

শুভ সোমবার
হৃদয়ের গভীরে হৃদয় ছুঁয়ে হৃদয় নিয়ে

ভাইফোঁটায় সব ভাই বোন কে শুভেচ্ছা আন্তরিক ভালোবাসা ।।

ভ্রাতৃদ্বিতীয়া বা ভাই ফোঁটা উৎসব কি এবং কেন করা হয় ?

এই উৎসবের পোষাকি নাম ভ্রাতৃদ্বিতীয়া। কার্তিক মাসের শুক্লাদ্বিতীয়া তিথিতে (কালীপুজোর দুই দিন পরে) এই উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। পশ্চিম ভারতে এই উৎসব ভাইদুজ নামেও পরিচিত। সেখানে ভ্রাতৃদ্বিতীয়া পাঁচ-দিনব্যাপী দীপাবলি উৎসবের শেষদিন। আবার, মহারাষ্ট্র, গোয়া ও কর্ণাটকে ভাইফোঁটাকে বলে ভাইবিজ। নেপালে ও পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং পার্বত্য অঞ্চলে এই উৎসব পরিচিত ভাইটিকা নামে। সেখানে বিজয়াদশমীর পর এটিই সবচেয়ে বড় উৎসব।
এই উৎসবের আরও একটি নাম হল যমদ্বিতীয়া। পুরাণে উল্লেখ আছে- কার্তিকেয় শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতে যমুনাদেবী তাঁর ভাই যমের মঙ্গল কামনায় গভীর ধ্যানমগ্ন হয়ে পুজা করেন। তাঁরই পুণ্যপ্রভাবে যমদেব অমরত্ব লাভ করেন। বোন যমুনা দেবীর পুজার ফলে ভাই... যমের এই অমরত্ব লাভের চেতনায় উদ্ভুদ্ধ হয়ে বর্তমান কালের বোনেরাও এই সংস্কার বা ধর্মাচার পালন করে আসছে।
এই দিন আমাদের বোনেরা উপবাস রেখে ভাইয়ের কপালে বাঁ হাতের অনামিকা আঙ্গুল দিয়ে চন্দন, ঘি, কাজল, মধু , শিশির,দিয়ে ফোঁটা দিয়ে ভাইয়ের দীর্ঘায়ু কামনা করে থাকে।
অন্য মতে, নরকাসুর নামে এক দৈত্যকে বধ করার পর যখন কৃষ্ণ তাঁর বোন সুভদ্রার কাছে আসেন, তখন সুভদ্রা তাঁর কপালে ফোঁটা দিয়ে তাঁকে মিষ্টি খেতে দেন। সেই থেকে ভাইফোঁটা উৎসবের প্রচলন হয়। ভাইফোঁটার দিন বোনেরা তাদের ভাইদের কপালে চন্দনের ফোঁটা পরিয়ে দিয়ে ছড়া কেটে বলে-
“ভাইয়ের কপালে দিলাম ফোঁটা,
যমের দুয়ারে পড়ল কাঁটা।
যমুনা দেয় যমকে ফোঁটা,
আমি দেই আমার ভাইকে ফোঁটা।”

এইভাবে বোনেরা ভাইয়ের দীর্ঘজীবন কামনা করে। তারপর ভাইকে মিষ্টি খাওয়ায়। ভাইও বোনকে কিছু উপহার বা টাকা দেয়।
পশ্চিমবঙ্গে ভাইফোঁটা একটি ঘরোয়া অনুষ্ঠান হলেও ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে পালিত হয়। পশ্চিম ভারতের ভাইবিজ একটি বর্ণময় অনুষ্ঠান। সেখানে এই উপলক্ষ্যে পারিবারিক সম্মেলনেরও আয়োজন করা হয়। মহারাষ্ট্রে মেয়েদের ভাইবিজ পালন অবশ্যকর্তব্য। এমনকি, যেসব মেয়েদের ভাই নেই, তাঁদেরও চন্দ্র দেবতাকে ভাই মনে করে ভাইবিজ পালন করতে হয়। এই রাজ্যে বাসুন্দি পুরী বা শ্রীখণ্ড পুরী নামে একটি বিশেষ খাবার ভাইবিজ অনুষ্ঠানের জন্য তৈরি করার রেওয়াজ আছে।
আমাদের ভাইভোনের এই অটুট বন্ধনকে স্মরণ করে সবাইকে জানাই ভ্রাতৃদ্বিতীয়ার প্রীতি ও শুভেচ্ছ

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201117193231

Saturday, November 14th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

কালীপূজা ২০২০

কালীপূজা ২০২০

শুভ শনিবার(১৪/১১/২০২০)

আজ দ্বীপান্বিতা অমাবস্যা(কালীপূজা),সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালবাসা।সকলের কাছে অনুরোধ প্রতিবেদন টি পড়বেন ও মন্তব্য করবেন।

আমবস্যা তিথি শুরু – ০২:১৭ PM , ১৪ নভেম্বর ২০২০,শনিবার
আমবস্যা তিথি সমাপ্ত – ১০.৩৬ AM , ১৫ নভেম্বর ২০২০ রবিবার

তন্ত্রশাস্ত্রের মতে, কালী দশমহাবিদ্যা নামে পরিচিত তন্ত্রমতে পূজিত প্রধান দশ জন দেবীর মধ্যে প্রথম দেবী। শাক্তরা কালীকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টির আদি কারণ মনে করে। বাঙালি হিন্দু সমাজে দেবী কালীর মাতৃরূপের পূজা বিশেষ জনপ্রিয়।
'ওঁ খড়্গং চক্রগদেষুচাপপরিঘান শূলং ভুসূণ্ডিং শিরঃ| শঙ্খং সন্দধতীং করৈস্ত্রিনয়নাং সর্বাঙ্গভূষাবৃতাম্ || নীলাশ্মদ্যুতিমাস্যপাদদশকাং সেবে মহাকালিকাম্ | যামস্তৌচ্ছয়িতে হরৌ কমলজো হন্তুং মধুং কৈটভম্ ||' ----মার্কণ্ডেয় চণ্ডীর প্রথম চরিত্র শ্রী শ্রী মহাকালীর ধ্যানমন্ত্রে পাওয়া যায়।

কালী একজন হিন্দু দেবী। যাঁর অন্য নাম শ্যামা বা আদ্যাশক্তি। প্রধানত শাক্ত ধর্মাবলম্বীরা কালীর পূজা করেন।
বাঙালি হিন্দু সমাজে দেবী কালীর মাতৃরূপের পূজা বিশেষ জনপ্রিয়।
পুরাণ ও তন্ত্র গ্রন্থগুলিতে কালীর বিভিন্ন রূপের বর্ণনা পাওয়া যায়। তবে সাধারণভাবে তাঁর মূর্তিতে চারটি হাতে খড়্গ, অসুরের ছিন্নমুণ্ড, বর ও অভয়মুদ্রা; গলায় মানুষের মুণ্ড দিয়ে গাঁথা মালা; বিরাট জিভ, কালো গায়ের রং, এলোকেশ দেখা যায় এবং তাঁকে তাঁর স্বামী শিবের বুকের উপর দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়।

ব্রহ্মযামল মতে, কালী বঙ্গদেশের অধিষ্ঠাত্রী দেবী। কালীর বিভিন্ন রূপভেদ আছে। যেমন – দক্ষিণাকালী, শ্মশানকালী, ভদ্রকালী, রক্ষাকালী, গুহ্যকালী, মহাকালী, চামুণ্ডা ইত্যাদি। আবার বিভিন্ন মন্দিরে "ব্রহ্মময়ী", "ভবতারিণী", "আনন্দময়ী", "করুণাময়ী" ইত্যাদি নামে কালীপ্রতিমা প্রতিষ্ঠা ও পূজা করা হয়। আশ্বিন মাসের অমাবস্যা তিথিতে দীপান্বিতা কালীপূজা বিশেষ জাঁকজমক সহকারে পালিত হয়। এছাড়া মাঘ মাসে রটন্তী কালীপূজা ও জ্যৈষ্ঠ মাসে ফলহারিণী কালীপূজাও বিশেষ জনপ্রিয়। অনেক জায়গায় প্রতি অমাবস্যা এবং প্রতি মঙ্গলবার ও শনিবারে কালীপূজা হয়ে থাকে।

পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতায় অনেক কালীমন্দির আছে। তাই ভারতের অন্যান্য অঞ্চলে কালীকে "কলকাত্তাওয়ালি" (কলকাতানিবাসী) বলা হয়। কলকাতার সবচেয়ে বিখ্যাত কালীমন্দিরটি হল কালীঘাট মন্দির। এটি একটি সতীপীঠ। এছাড়া দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়ি, আদ্যাপীঠ, ঠনঠনিয়া কালীবাড়ি, ফিরিঙ্গি কালীবাড়ি ইত্যাদি কলকাতা অঞ্চলের বিখ্যাত কয়েকটি কালী মন্দির। এছাড়া লালনার সিদ্ধেশ্বরী কালীবাড়ি, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার ময়দা কালীবাড়ি, উত্তর চব্বিশ পরগনার হালিশহরের রামপ্রসাদী কালী মন্দির ইত্যাদি,তারাপীঠ এর মাতারা, পশ্চিমবঙ্গের বিখ্যাত কয়েকটি কালীমন্দির। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের অধুনা ধ্বংসপ্রাপ্ত রমনা কালীমন্দির ছিল খুবই প্রাচীন একটি কালীমন্দির। ভারতের রাজধানী নতুন দিল্লির নতুন দিল্লি কালীবাড়ি একটি ঐতিহ্যপূর্ণ কালীমন্দির।

‘কালী’ শব্দটি ‘কাল’ শব্দের স্ত্রীলিঙ্গ রূপ, যার অর্থ “কৃষ্ণ, ঘোর বর্ণ” (পাণিনি ৪।১।৪২)। মহাভারত অনুসারে, এটি দুর্গার একটি রূপ (মহাভারত, ৪।১৯৫)। আবার হরিবংশ গ্রন্থে কালী একটি দানবীর নাম (হরিবংশ, ১১৫৫২)।

‘কাল’, যার অর্থ ‘নির্ধারিত সময়’, তা প্রসঙ্গক্রমে ‘মৃত্যু’ অর্থেও ব্যবহৃত হয়। এর সমোচ্চারিত শব্দ ‘কালো’র সঙ্গে এর কোনও প্রত্যক্ষ সম্পর্ক নেই। কিন্তু লৌকিক ব্যুৎপত্তির দৌলতে এরা পরস্পর সংযুক্ত হয়ে গেছে। মহাভারত-এ এক দেবীর উল্লেখ আছে যিনি হত যোদ্ধা ও পশুদের আত্মাকে বহন করেন। তাঁর নাম কালরাত্রি বা কালী। সংস্কৃত সাহিত্যের বিশিষ্ট গবেষক টমাস কবার্নের মতে, এই শব্দটি নাম হিসাবে ব্যবহার করা হতে পারে আবার ‘কৃষ্ণবর্ণা’ বোঝাতেও ব্যবহার করা হয়ে থাকতে পারে।

রূপভেদ

তন্ত্র ও পুরাণে দেবী কালীর একাধিক রূপভেদের কথা পাওয়া যায়। তোড়ল তন্ত্র মতে কালী অষ্টধা বা অষ্টবিধ। যথা – দক্ষিণাকালী, সিদ্ধকালী, গুহ্যকালী, মহাকালী, ভদ্রকালী, চামুণ্ডাকালী, শ্মশানকালী ও শ্রীকালী। মহাকাল সংহিতা অনুসারে আবার কালী নববিধা। এই তালিকা থেকেই পাওয়া যায় কালকালী, কামকলাকালী, ধনদাকালী ও চণ্ডিকাকালীর নাম।

দক্ষিণাকালী

দক্ষিণাকালীর কালীর সর্বাপেক্ষা প্রসিদ্ধ মূর্তি। ইনি প্রচলিত ভাষায় শ্যামাকালী নামে আখ্যাতা। দক্ষিণাকালী করালবদনা, ঘোরা, মুক্তকেশী, চতুর্ভূজা এবং মুণ্ডমালাবিভূষিতা। তাঁর বামকরযুগলে সদ্যছিন্ন নরমুণ্ড ও খড়্গ; দক্ষিণকরযুলে বর ও অভয় মুদ্রা। তাঁর গাত্রবর্ণ মহামেঘের ন্যায়; তিনি দিগম্বরী। তাঁর গলায় মুণ্ডমালার হার; কর্ণে দুই ভয়ানক শবরূপী কর্ণাবতংস; কটিদেশে নরহস্তের কটিবাস। তাঁর দন্ত ভয়ানক; তাঁর স্তনযুগল উন্নত; তিনি ত্রিনয়নী এবং মহাদেব শিবের বুকে দণ্ডায়মান। তাঁর দক্ষিণপদ শিবের বক্ষে স্থাপিত। তিনি মহাভীমা, হাস্যযুক্তা ও মুহুর্মুহু রক্তপানকারিনী।

তাত্ত্বিকের তাঁর নামের যে ব্যাখ্যা দেন তা নিম্নরূপ: দক্ষিণদিকের অধিপতি যম যে কালীর ভয়ে পলায়ন করেন, তাঁর নাম দক্ষিণাকালী। তাঁর পূজা করলে ত্রিবর্ণা তো বটেই সর্বোপরি সর্বশ্রেষ্ঠ ফলও দক্ষিণাস্বরূপ পাওয়া যায়।

সিদ্ধকালী

সিদ্ধকালী কালীর একটি অখ্যাত রূপ। গৃহস্থের বাড়িতে সিদ্ধকালীর পূজা হয় না; তিনি মূলত সিদ্ধ সাধকদের ধ্যান আরাধ্যা। কালীতন্ত্র-এ তাঁকে দ্বিভূজা রূপে কল্পনা করা হয়েছে। অন্যত্র তিনি ব্রহ্মরূপা ভুবনেশ্বরী। তাঁর মূর্তিটি নিম্নরূপ: দক্ষিণহস্তে ধৃত খড়্গের আঘাতে চন্দ্রমণ্ডল থেকে নিঃসৃত অমৃত রসে প্লাবিত হয়ে বামহস্তে ধৃত একটি কপালপাত্রে সেই অমৃত ধারণ করে পরমানন্দে পানরতা। তিনি সালংকারা। তাঁর বামপদ শিবের বুকে ও বামপদ শিবের উরুদ্বয়ের মধ্যস্থলে সংস্থাপিত।

গুহ্যকালী

গুহ্যকালী বা আকালীর রূপ গৃহস্থের কাছে অপ্রকাশ্য। তিনি সাধকদের আরাধ্য। তাঁর রূপকল্প ভয়ংকর: গুহ্যকালীর গাত্রবর্ণ গাঢ় মেঘের ন্যায়; তিনি লোলজিহ্বা ও দ্বিভূজা; গলায় পঞ্চাশটি নরমুণ্ডের মালা; কটিতে ক্ষুদ্র কৃষ্ণবস্ত্র; স্কন্ধে নাগযজ্ঞোপবীত; মস্তকে জটা ও অর্ধচন্দ্র; কর্ণে শবদেহরূপী অলংকার; হাস্যযুক্তা, চতুর্দিকে নাগফণা দ্বারা বেষ্টিতা ও নাগাসনে উপবিষ্টা; বামকঙ্কণে তক্ষক সর্পরাজ ও দক্ষিণকঙ্কণে অনন্ত নাগরাজ; বামে বৎসরূপী শিব; তিনি নবরত্নভূষিতা; নারদাদিঋষিগণ শিবমোহিনী গুহ্যকালীর সেবা করেন; তিনি অট্টহাস্যকারিণী, মহাভীমা ও সাধকের অভিষ্ট ফলপ্রদায়িনী। গুহ্যকালী নিয়মিত শবমাংস ভক্ষণে অভ্যস্তা।

মুর্শিদাবাদ-বীরভূম সীমান্তবর্তী আকালীপুর গ্রামে মহারাজা নন্দকুমার প্রতিষ্ঠিত গুহ্যকালীর মন্দিরের কথা জানা যায়। মহাকাল সংহিতা মতে, নববিধা কালীর মধ্যে গুহ্যকালীই সর্বপ্রধানা। তাঁর মন্ত্র বহু – প্রায় আঠারো প্রকারের

মহাকালী

তন্ত্রসার গ্রন্থমতে, মহাকালী পঞ্চবক্ত্রা ও পঞ্চদশনয়না। তবে শ্রীশ্রীচণ্ডী-তে তাঁকে আদ্যাশক্তি, দশবক্ত্রা, দশভূজা, দশপাদা ও ত্রিংশল্লোচনা রূপে কল্পনা করা হয়েছে। তাঁর দশ হাতে রয়েছে যথাক্রমে খড়্গ,চক্র,গদা,ধনুক,বাণ,পরিঘ,শূল,ভূসুণ্ডি,নরমুণ্ড ও শঙ্খ। ইনিও ভৈরবী; তবে গুহ্যকালীর সঙ্গে এঁর পার্থক্য রয়েছে। ইনি সাধনপর্বে ভক্তকে উৎকট ভীতি প্রদর্শন করলেও অন্তে তাঁকে রূপ, সৌভাগ্য, কান্তি ও শ্রী প্রদান করেন।

ভদ্রকালী

ভদ্রকালী নামের ভদ্র শব্দের অর্থ কল্যাণ এবং কাল শব্দের অর্থ শেষ সময়। যিনি মরণকালে জীবের মঙ্গলবিধান করেন, তিনিই ভদ্রকালী। ভদ্রকালী নামটি অবশ্য শাস্ত্রে দুর্গা ও সরস্বতী দেবীর অপর নাম রূপেও ব্যবহৃত হয়েছে। কালিকাপুরাণ মতে, ভদ্রকালীর গাত্রবর্ণ অতসীপুষ্পের ন্যায়, মাথায় জটাজুট, ললাটে অর্ধচন্দ্র ও গলদেশে কণ্ঠহার। তন্ত্রমতে অবশ্য তিনি মসীর ন্যায় কৃষ্ণবর্ণা, কোটরাক্ষী, সর্বদা ক্ষুধিতা, মুক্তকেশী; তিনি জগৎকে গ্রাস করছেন; তাঁর হাতে জ্বলন্ত অগ্নিশিখা ও পাশযুগ্ম।

গ্রামবাংলায় অনেক স্থলে ভদ্রকালীর বিগ্রহ নিষ্ঠাসহকারে পূজিত হয়। এই দেবীরও একাধিক মন্ত্র রয়েছে। তবে প্রসিদ্ধ চতুর্দশাক্ষর মন্ত্রটি হল – ‘হৌঁ কালি মহাকালী কিলি কিলি ফট স্বাহা’।

চামুণ্ডাকালী

চামুণ্ডাকালী বা চামুণ্ডা ভক্ত ও সাধকদের কাছে কালীর একটি প্রসিদ্ধ রূপ। দেবীভাগবত পুরাণ ও মার্কণ্ডেয় পুরাণ-এর বর্ণনা অনুযায়ী, চামুণ্ডা চণ্ড ও মুণ্ড নামক দুই অসুর বধের নিমিত্ত দেবী দুর্গার ভ্রুকুটিকুটিল ললাট থেকে উৎপন্ন হন। তাঁর গাত্রবর্ণ নীল পদ্মের ন্যায়, হস্তে অস্ত্র, দণ্ড ও চন্দ্রহাস; পরিধানে ব্যাঘ্রচর্ম; অস্তিচর্মসার শরীর ও বিকট দাঁত। দুর্গাপূজায় মহাষ্টমী ও মহানবমীর সন্ধিক্ষণে আয়োজিত সন্ধিপূজার সময় দেবী চামুণ্ডার পূজা হয়। পূজক অশুভ শত্রুবিনাশের জন্য শক্তি প্রার্থনা করে তাঁর পূজা করেন। অগ্নিপুরাণ-এ আট প্রকার চামুণ্ডার কথা বলা হয়েছে। তাঁর মন্ত্রও অনেক।

শ্মশানকালী

কালীর "শ্মশানকালী" রূপটির পূজা সাধারণত শ্মশানঘাটে হয়ে থাকে। এই দেবীকে শ্মশানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী মনে করা হয়। তন্ত্রসাধক কৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশ রচিত বৃহৎ তন্ত্রসার অনুসারে এই দেবীর ধ্যানসম্মত মূর্তিটি নিম্নরূপ:

শ্মশানকালী দেবীর গায়ের রং কাজলের মতো কালো। তিনি সর্বদা বাস করেন। তাঁর চোখদুটি রক্তপিঙ্গল বর্ণের। চুলগুলি আলুলায়িত, দেহটি শুকনো ও ভয়ংকর, বাঁ-হাতে মদ ও মাংসে ভরা পানপাত্র, ডান হাতে সদ্য কাটা মানুষের মাথা। দেবী হাস্যমুখে আমমাংস খাচ্ছেন। তাঁর গায়ে নানারকম অলংকার থাকলেও, তিনি উলঙ্গ এবং মদ্যপান করে উন্মত্ত হয়ে উঠেছেন।

শ্মশানকালীর আরেকটি রূপে তাঁর বাঁ-পাটি শিবের বুকে স্থাপিত এবং ডান হাতে ধরা খড়্গ। এই রূপটিও ভয়ংকর রূপ। তন্ত্রসাধকেরা মনে করেন, শ্মশানে শ্মশানকালীর পূজা করলে শীঘ্র সিদ্ধ হওয়া যায়। রামকৃষ্ণ পরমহংসের স্ত্রী সারদা দেবী দক্ষিণেশ্বরে শ্মশানকালীর পূজা করেছিলেন।

কাপালিকরা শবসাধনার সময় কালীর শ্মশানকালী রূপটির ধ্যান করতেন। সেকালের ডাকাতেরা ডাকাতি করতে যাবার আগে শ্মশানঘাটে নরবলি দিয়ে শ্মশানকালীর পূজা করতেন। পশ্চিমবঙ্গের অনেক প্রাচীন শ্মশানঘাটে এখনও শ্মশানকালীর পূজা হয়। তবে গৃহস্থবাড়িতে বা পাড়ায় সর্বজনীনভাবে শ্মশানকালীর পূজা হয় না। রামকৃষ্ণ পরমহংস বলেছিলেন, শ্মশানকালীর ছবিও গৃহস্থের বাড়িতে রাখা উচিত নয়।

শ্রীকালী গুণ ও কর্ম অনুসারে শ্রীকালী কালীর আরেক রূপ। অনেকের মতে এই রূপে তিনি দারুক নামক অসুর নাশ করেন। ইনি মহাদেবের শরীরে প্রবেশ করে তাঁর কণ্ঠের বিষে কৃষ্ণবর্ণা হয়েছেন। শিবের ন্যায় ইনিও ত্রিশূলধারিনী ও সর্পযুক্তা।

কালীপূজা

গৃহে বা মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত কালীপ্রতিমার নিত্যপূজা হয়। এছাড়াও বিশেষ বিশেষ তিথিতেও কালীপূজার বিধান আছে। আশ্বিন মাসের অমাবস্যা তিথিতে দীপান্বিতা কালীপূজা, মাঘ মাসের কৃষ্ণা চতুর্দশীতে রটন্তী কালীপূজা এবং জ্যৈষ্ঠ মাসের কৃষ্ণা চতুর্দশীতে ফলহারিনী কালীপূজা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও শনি ও মঙ্গলবারে, অন্যান্য অমাবস্যায় বা বিশেষ কোনো কামনাপূরণের উদ্দেশ্যেও কালীর পূজা করা হয়। দীপান্বিতা কালীপূজা বিশেষ জনপ্রিয়। এই উৎসব সাড়ম্বরে আলোকসজ্জা সহকারে পালিত হয়। তবে এই পূজা প্রাচীন নয়। ১৭৭৭ খ্রিস্টাব্দে কাশীনাথ রচিত শ্যামাসপর্যাবিধি গ্রন্থে এই পূজার সর্বপ্রথম উল্লেখ পাওয়া যায়। কথিত আছে, নদিয়ার রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায় অষ্টাদশ শতকে তাঁর সকল প্রজাকে শাস্তির ভীতিপ্রদর্শন করে কালীপূজা করতে বাধ্য করেন। সেই থেকে নদিয়ায় কালীপূজা বিশেষ জনপ্রিয়তা লাভ করে। কৃষ্ণচন্দ্রের পৌত্র ঈশানচন্দ্রও বহু অর্থব্যয় করে কালীপূজার আয়োজন করতেন।

টমাস কবার্নের মতে, ‘কালী’ শব্দটি ‘কৃষ্ণবর্ণ’ বোঝানোর জন্যও ব্যবহৃত হতে পারে।

ফলহারিনী কালী
গৃহ ধর্মকে সুন্দর করতে এই দেবীর আবির্ভাব, নামে ফলহারিনী হলেও অভিষ্ট সিদ্ধ দায়িনি,জানা যায় রামপ্রসাদ নিজ স্ত্রীকে এই দিন দেবীরুপে পুজা করে নারী জাতীর সম্মানের জন্য এর ফল উৎসর্গ করেন।এটিও বাৎসরিক একটি পুজা।

রটন্তিকালী
পুত্র সন্তান কামনায় বিশেষ ভাবে এই দেবীর পুজা করা হয়, এছাড়া ধন বৃদ্ধির জন্যও ইনি বছরের একটি বিশেষ অমাবস্যায় পুজিত হন।শাস্ত্রানুযায়ী মাঘ মাসের কৃষ্ণাচতুর্দশী তিথির নামই হলো রটন্তি, এইদিন সন্ধায় তার পুজা করতে হয়।

নিশাকালী
নিশাকালী নিয়ে মতভেদ আছেবলা হয়ে থাকে ইনি জেলেদের রক্ষাকারী, দুর্যোগময় রাতে জেলেরা সমুদ্রে গেলে তার পুজা করে যেতেন, অবিশ্বাস্য হলেও সত্য তার চরন ছোয়া ফুল যে নৌকায় থাকতো সেই নৌকা কদাচিৎ ডুবতোই না। এছাড়া আধিভৌতিক ভীতি কাটানোর জন্যওএই দেবী প্রসিদ্ধ। আবার অন্যমতভেদও আছেকোন এক সময় এক গ্রামের কয়েকটি জেলে পুরুষ নৌকা নিয়ে বের হয়ে যাবার পর প্রচণ্ড ঝড় শুরু হয়।সেই সময় সকল জেলে পত্নী তাদের স্বামীর জন্য দেবী মন্দিরে উপস্থিত হয়ে প্রার্থনা করতে থাকে, সেই সময় একজন বৃদ্ধা এসে তাদের নিশাকালীর মাহাত্ম্য কথা বলে তাদের বলেন, যে কুলে স্বয়ং দেবী জন্ম নিয়েছিলেন, সেই কুলের রুক্ষাকর্ত্রী দেবী নিজেই, তাই তার রুপ নিশাকালীর ব্রত করো, তিনিই দুর্যোগময় রাতে তোমাদের পতিদের রক্ষা করবেন, সেই থেকে জেলেকুলে ধুমধামের সাথে দেবীর স্থান হলেও কালক্রমে নিশাকালীর পুজা প্রথা বিলীন হয়ে যায়, কিন্তু স্থানভেদে কিছু জায়গায় এখনো তার পুজা বিদ্যমান।


কাম্যকালী
আমাদের বিশেষ কামনায় বা বিশেষ প্রার্থনায় যে কালীপুজা আয়োজন করা হয়, তাকেই কাম্যকালী পুজা বলা হয়, পুজা বিধি দক্ষিনাকালীর মতই।সাধারনত অষ্টমী, চতুর্দ্দশী অমাবস্যা পুর্ণিমা ও সংক্রান্তিকে পর্বদিন বলে।পর্বসমুহের মধ্যে অমাবস্যাকে বলা হয় মহাপর্ব। বিশেষ কামনায় এই সকল তিথিতে যে পুজা করা হয় তাকেই কাম্যকালী পুজা বলা হয়।

আজ আমরা জেনে আজকের প্রধান বিষয়বস্তু মা কালি পুজোর কিছু মন্ত্র
অনুষ্ঠান সামগ্রী
মহাকালির চিত্র, পরনে শ্বেত বস্ত্র, ভোগ ও নৈবেদ্য, ধুপ ও দীপ, ফুল ফল। সাধনা কালে উপবাস থেকে সন্ধ্যাকালে হাল্কা ফল মুল ভোজন করবেন । পূর্ণ ব্রহ্মচর্য পালন করবেন । অনুষ্ঠানের আগে স্নান আবশ্যক তার পর স্বচ্ছ বস্ত্র ধারন করবে । আসনে কালি মূর্তি স্থাপন তার সামনে ধুপ দীপ জ্বালাবে আর নৈবেদ্য রাখবে । সর্ব প্রথম গুরু কে স্মরণ করে মা কালির ধ্যান করবে । ধ্যান করার সময় মন বশে রেখে এক দৃষ্টি কালির দিকে তাকিয়ে থাকবেন , কালি আরাধনার শক্তিলাভ , দুঃখ , শোক , রোগ , মারীভয় নিবারণ ,গ্রহ শান্তি , দারিদ্রতা নাশ , শত্রু ক্ষয় , সর্বপরি সিদ্ধি লাভ , মুক্তি লাভের জন্য কালী পুজা করা । শাস্ত্রে দেখা যায় কালী আরাধনা ব্যতিত মুক্তি অসম্ভব।

প্রণাম মন্ত্র

জয়ন্তী মঙ্গলা কালীভদ্রা কালী
কপালিনীদূগা শিবা সমাধ্যাতীসাহা
সুধা নমস্তুতে।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয়হেতবে , নিবেদয়ামি চাত্মানংত্বং গতিঃ পরমেশ্বরঃ ।

ওঁ কালি কালি মহাকালি কালিকে পাপহারিনি দেবী নারায়ণী নমস্তুতে ,মহিষাঘ্নি মহামায়ে চামুণ্ডে মুণ্ডমালিনী আয়ুরোগয় বিজয়ং দেহি দেবী নমস্তুতে । এষ পুস্পাঞ্জলিঃ শ্রীমদ্দদক্ষিণকালিকায়ৈ নমঃ ।

ধ্যান মন্ত্র
ওঁ শবারুঢ়াং মহাভীমাং ঘোরদংস্ট্রাং বরপ্রদাম্।

হাস্যযুক্তাং ত্রিনেত্রাঞ্চ কপালকর্ত্তৃকাকরাম্।।


মুক্তকেশীং লোলজিহ্বাং পিবন্তীং রুধিরং মুহু।

চতুর্ব্বাহু যুতাং দেবীং বরাভয়করাং স্মরেৎ।।

মায়ের গায়ত্রী মন্ত্র
ওঁ কালিকায়ৈ বিদ্মহে শশ্মানবাসিন্যৈ ধীমহি তন্নো ঘোরে প্রচোদয়াৎ ……… (১০ বার জপ করুন)

জপের মন্ত্র
ক্রীং ক্রীং ক্রীং হুং হুং হ্রীং হ্রীং দক্ষিণ কালিকে ক্রীং ক্রীং ক্রীং হুং হুং হুং স্বাহা

আচমন
ওঁ বিষ্ণু ওঁ বিষ্ণু ওঁ বিষ্ণু ওঁ তদবিষ্ণুঃ পরমং পদং পশ্যন্তি সুরয়ঃ । দিবীব চক্ষুরাততম ।। ওঁ বিষ্ণু ওঁ বিষ্ণু ওঁ বিষ্ণু ।।

পুস্প শুদ্ধি
ওঁ পুস্পে পুস্পে মহাপুস্পে সুপুস্পে পুস্পে পুস্পসম্ভবে । পুস্পেচয়াবকীরনে ওঁ হুং ফট স্বাহা ।

পুজা মন্ত্র
এষ গন্ধ ওঁ গণেশায় নমঃ , এতৎ সচন্দন পুষ্পম ওঁ গণেশায় নমঃ , এষ ধুপ ওঁ গণেশায় নমঃ , এষ দীপ ওঁ গণেশায় নমঃ , এতন নৈবেদ্য ওঁ গণেশায় নমঃ । জপঃ ওঁ গণেশায় নমঃ

এষ গন্ধ ওঁ শ্রী সূর্যায় নমঃ , এতৎ সচন্দনপুস্পম ওঁ শ্রী সূর্যায় নমঃ , এষ ধুপ ওঁ শ্রীসূর্যা নমঃ ,এষ দীপ ওঁ শ্রী সূর্যায় নমঃ , এতন নৈবেদ্যম ওঁ শ্রী সূর্যায় নমঃ ।

সূর্যের ধ্যান

ওঁ রক্তাম্বুজাসনমশেষগুনৈকসিন্ধুং , ভানুং সমস্তজগতামধিপং ভজামি । পদ্মদ্বয়াভয়রবান দধতং করাজৈর মানিক্যমৌলিমরুণাঙ্গরুচিং ত্রিনেত্রম ।

কালীকবচম্
——————————————————

ভৈরব উবাচ কালিকা যা মহাবিদ্যা কথিতা ভুবি দুর্ল্লভা।

তথাপি হৃদয়ে শল্যমস্তি দেবি কৃপাং কুরু।।

কবচন্ত মহাদেবী কথয়সানুকম্পা।

যদি নো কথ্যতে মাতব্বিমুঞ্চামি তদা তনুম।।

দেব্যুবাচ: শংকাপি জায়তে বৎস তব স্নেহাৎ প্রকাশিতম।

ন বক্তব্যং ন দ্রষ্টব্যমতি গুহ্যতমং মহৎ।।

কালিকা জগতাং মাতা শোকদুঃখাদি বিনাশিনী।


বিশেষত কলি যুগে, মহাপাতকহারিণী।।

কালী মে পুরুত: পাঠু পৃষ্ঠতশ্চ কপালিনী।

কুল্বা মে দক্ষিনে পাতু করণৌ চগ্রোপ্রভামতা।।

বদনং পাতু মে দীপ্তা নীলা চ চিবুকং সদা।

ঘনা গ্রীবাং সদা পাতু বলাকা বাহুযুগ্মকম।।

মাত্রা পাতু করদ্বন্দং বক্ষো মুদ্রা সদাবতু।

মিতা পাতু স্তনদ্বন্দং যোনিং মন্ডল দেবতা।

ব্রাম্মী মে জঠরং পাতু, নাভিং নারায়ণীং তথা।

ঊরু মাহেশ্মরী নিত্যং চামুন্ডা পাতু লিঙ্গকম।

কৌমারী চ কটিং পাতু তথৈব জানুযুগ্মকম।

অপরাজিতা পাদৌ মে বারাহী পাতু চাঙ্গুলীঃ।

সন্ধিস্থানং নারসিংহী পত্রস্থা দেবতাবতু ।।

রক্ষাহীনঞ্চ যৎ স্থানং বর্জ্জিতং কবচেন তু।

তৎ সর্ব্বং রক্ষ মে দেবী কালিকে ঘোর দক্ষিণে।।

ঊর্দ্ধং-মধ্যস্তথা দিক্ষু পাতু দেবী স্বয়ং বপুঃ।।

হিংস্রেভ্যঃ সর্ব্বদা পাতু সাধকঞ্চ জলাধিকাৎ।

দক্ষিণা কালিকে দেবী ব্যাপকত্তে সদাবতু।

ইদং কবচমজ্ঞাতা যো জপেদ্দেবদক্ষিনাম

ন পুজাফলমাপ্নোতি বিঘ্নস্তস্য পদে পদে।

কবচেনাবৃতো নিত্যং যত্র তত্রৈব গচ্ছতি

তত্র তত্রভয়ং তস্য ন ক্ষোভং বিদ্যতে ক্কচিৎ।

রটন্তী কালো র ধ‍্যান:(এই ধ‍্যান টি স্নানান্তে এক বার করবেন)
ওঁ খড়্গং চক্রগদেষুচাপপরিঘান শূলং ভুসূণ্ডিং শিরঃ| শঙ্খং সন্দধতীং করৈস্ত্রিনয়নাং সর্বাঙ্গভূষাবৃতাম্ || নীলাশ্মদ্যুতিমাস্যপাদদশকাং সেবে মহাকালিকাম্ | যামস্তৌচ্ছয়িতে হরৌ কমলজো হন্তুং মধুং কৈটভম্ ||'

৪) এর পর আবার জপ, নিচে জপ মন্ত্র দেয়া —– জপ করুন

*** ক্রীং কালিকায়ৈ নমো

এর পর নিচের মন্ত্রে হাতে একটু জল নিয়ে জপ বিসর্জন করুন
ওঁ গুহ্যাতিগুহ্য গোপ্তৃীং ত্বং গৃহানস্মতং কৃতং জপো, সিদ্ধির্ভবতু মে দেবি তৎ প্রসাদৎ সুরেশ্বরী ৷৷

৫) এবার বন্দনা করুন
ওঁ মহামায়ে জগন্মাত কালিকে ঘোর দক্ষিণে ৷
গৃহাণ্ বন্দনে দেবী নমস্তে শংকর প্রিয়ে ৷৷
ওঁ প্রচন্ডে পুত্রদে নিত্যং সুপ্রীতে সুর নায়িকে ৷
কুলদ্যোতকরে চোগ্রে জয়ং দেহী নমোহস্তুতে ৷৷

এর পর অপরাধ ক্ষমা প্রার্থনা করে নিচের মন্ত্র পরে কাজ শেষ করে আপনার সমস্যা বা মনোবাসনা মায়ের চরণে নিবেদন করুন ….

ওঁ যদক্ষরং পরিভ্রষ্টং মাত্রাহীনঞ্চ য়দ্ ভবেৎ ৷
পুরনং ভবতু যৎ সর্ব, তৎ প্রসাদৎ সুরেশ্বরী ৷৷

শেষ কথা
আমরা আজ জানলাম মা কালির কিছু মন্ত্র। তবে একটা কথা বলি তোমাদের সবাইকে মা কালির পুজো করতে গেলে অবশ্যই পুরোহিত এর সাথে যোগাযোগ করতে হবে ও ব্রাহ্মণ পুরোহিত বা ঠাকুর মশাই দিয়েই পুজো করানো উচিত। তার কারণ হল মানুষ মাত্রেই ভুল হয় আর কথায় আছে যে মা কালী খুব রাগী একজন ঠাকুর আর কোনো ভুল ভাল মন্ত্র পাঠ না করাই ভালো। সেই জন্যে পুজোর জন্য ঠাকুর মশাই বা কোনো ব্রাহ্মণ পুরোহিত যে মা কালির পুজো করে থাকেন তাকে বা তাদের দিয়েই মা কালী পুজো করানো উচিত। পোস্টটি শেয়ার করবেন সবার উদ্দ্যেশে। ভালো থাকবেন ভালো রাখবেন। জয় মা ,কালী মায়ের জয়। মা সবার মঙ্গোল করুক এই প্রার্থনা করি। ধন্যবাদ।

প্রিয় বন্ধুরা আমাদের প্রতিদিনের পোস্ট পড়তে যাদের ভাল লাগছে তারা প্লিজ আমাদের ফেসবুক পেজ ASTRO PLAMIST NEUMEROLOGY CENTER ,type @astropalmist1 এবং আমাদের website :www.apnc.co.inলাইক করতে এবং অন্যদেরও শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন যাতে তারাও পড়ার সুযোগ পান এবং আপনার মত উপকৃত হন। আমরা আরও ভালো কিছু লেখা পোস্ট করার অনুপ্রেরণা পাব। কিন্তু দয়া করে কেউ কপি করে এডিট করে নিজের page/group/website /timeline পোস্ট করে নিজেকে ছোট করবেন না।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201114180816

Friday, November 13th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

‌জোতিষ শ্রাস্ত্রে মাতৃশত্রুতা যোগ

‌জোতিষ শ্রাস্ত্রে মাতৃশত্রুতা যোগ

শুভ বৃহস্পতিবার
আজকের প্রতিবেদন টি সকলের কাছে অতি প্রয়োজনীয়।ভালো লাগলে শেয়ার ও কমেন্ট করবেন।

*মাতৃশত্রুতা যোগ*

বুধ লগ্নপতি ও চতুর্থপতি হয়ে যদি পাপগ্রহের সঙ্গে যুক্ত হয় বা পাপগ্রহ দ্বারা পূর্ণদৃষ্ট হয় --- তবে মাতৃশত্রুতা যোগ সূচিত হয়।

*ফলাফল*

এরূপ যোগযুক্ত জাতক তাঁর মাতাকে ঘৃণা করবে,এবং মায়ের দূঃখের কারণ হবে।

*মন্তব্য*

কেবলমাত্র মিথুন লগ্নে জাতক জাতিকার পক্ষেই এরূপ যোগ ঘটা সম্ভব । কারণ মিথুনলগ্ন জাতকের বুধ লগ্নপতি ও চতুর্থপতি।

*মাতৃশত্রুতা যোগ( দ্বিতীয়)*

মাতা ও পুত্রের জন্মকুণ্ডলীতে চন্দ্র যে নবাংশে অবস্থিত,উভয়ের নবাংশ পতি পরস্পরের শত্রু গ্রহ হয়। তবে এই যোগ সূচিত হয়।দ্ধিতীয় ক্ষেত্রে মাকে কোন প্রকার সম্মান করতে পারবে না ও মাকে শারীরিক ভাবে নির্যাতন করবে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201113204515

Friday, November 13th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

ধনতেরস ২০২০

ধনতেরস ২০২০

শুভ শুক্রবার

ধনতেরস ২০২০

https://youtu.be/Q8EzQWZFA6A

২০২০ সালের ধনতেরস পড়েছে ১৩ নভেম্বর শুক্রবার। শাস্ত্র অনুযায়ী এই ধনত্রয়োদশীর দিন যদি ঘরে ধনসম্পত্তি কিনে রাখা যায়, তাহলে তা লাভজনক প্রমাণিত হয়। এমন দিনে ধনবন্ত্রী দেবতাকে পুজো করা হয়। অনেকেই এমন দিনে লক্ষ্মী পুজো করে ঘরে পুজোর প্রদীপ সারা রাত জ্বালিয়ে রাখেন।

শাস্ত্র মতে ধনতেরাসের সময় ১৩ নভেম্বর শুক্রবার বিকেল ৪:৪৮ মিনিটে পড়বে। আর তা শেষ হবে ৫:৫৯ মিনিটে।
সোনা, রপা,তামা ,পিতল ও ব্রোঞ্জ কেনার শুভ সময় সকাল ১১.২০-দুপুর ০৩.০৫ পর্যন্ত।

ধনতেরস উপলক্ষে বিশেষ প্রতিবেদন, সকল কে সেয়ার করুন।
ধনতেরস কী?রাশি অনুযায়ী কি ধাতু কিনবেন?

আগামী সপ্তাহেই আলোর রোশনাইয়ে সেজে উঠবে দেশের প্রতিটি কোণ। এদেশের বিভিন্ন জায়গায় দীপাবলী উপলক্ষ্যে আয়োজিত হবে বিশেষ লক্ষ্মীপুজোর। আর সেই পুজোর অঙ্গ হিসাবে পালিত হবে ধনতেরসও। ধনতেরসের দিন বিভিন্ন ধাতুর সামগ্রী কেনবার রীতি এদেশে প্রচলিত। এই ধনতেরস ঘিরে কয়েকটি তথ্য দেখে নেওয়া যাক।

ধনতেরস কবে?
আগামী ১৩ নভেম্বর ২০২০পালিত হতে চলেছে ধনতেরস। শাস্ত্র মতে মনে করা হয়, এমন দিনে সোনা, রূপা কেনাকাটা করলে তা পরিবারে সুখ , শান্তি, সমৃদ্ধি নিয়ে আসে।

ধনতেরসে কেন কেনা হয় মূল্যবান ধাতু?
কথিত রয়েছে, রাজা হিমার পুত্রবধূ তাঁর স্বামীকে বাঁচিয়ে ছিলেন যমরাজের কোপ দৃষ্টি থেকে। যে ঘরে তাঁর স্বামী ছিলেন তার দরজার কাছে সোনা, রূপা, প্রদীপ ইত্যাদি সাজিয়ে রেখে ঘরটিতে উজ্জ্বল করে তোলেন। আর ঘরের উজ্জ্বলতা দেখে ফিরে যান যমরাজ। আর সেই ঘটনা ঘটে ধনতেরসের দিনই। সেই ঘটনা ঘিরেই ধনতেরসের সোনা , রূপা কেনবার প্রচলন রয়েছে।

ধনতেরসের পুজোর সময়
এই বছর ধনতেরসের পুজোর মুহূর্ত হল ১৩ নভেম্বর বিকাল ৪.৪৮ থেকে রাত৫.৫৯ পর্যন্ত। ১ ঘণ্টা ১১ মিনিট ধরে থাকবে এই মুহূর্ত। ত্রয়োদশীর তিথি শুরু হবে ১২নভেম্বর রাত ৯.৩১মিনিট থেকে চলবে ১৩ নভেম্ব বিকাল ৫.৫৯ মিনিট পর্যন্ত।

ধন্বন্তরী-ত্রয়োদশী, সংক্ষেপে ধনতেরাস। কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের এয়োদশী তিথিতে হয় ধনতেরাস ৷ ধনতেরাসের শুভ লগ্নে সমৃদ্ধি কামনায় গৃহস্থ বাড়িতে কেনা হয় মূল্যবান ধাতু ৷ বলা হয় যে, আজকের দিনে মূল্যবান ধাতুর জৌলুসে আকৃষ্ট হয়ে মা লক্ষী স্বয়ং আসেন গৃহস্থের বাড়িতে। আর সমৃদ্ধি লাভের জন্যই ধাতু কেনার প্রচল এই সময় ৷ কিন্তু ধনতেরাস মানেই কী সোনা কিনতে হবে? শাস্ত্রমতে, এই সময় নিজের ক্ষমতা অনুযায়ী, যেকোনও শুদ্ধ ধাতুই কেনাই মঙ্গলজনক ৷

তবে জ্যোতিষ শাস্ত্রমতে, বিভিন্ন রাশির জন্য বিভিন্ন ধাতু কেনা উচিত ৷তবেই ধনতেরাস হয়ে উঠবে মঙ্গলজনক ৷ আসবে সমৃদ্ধি ৷

মেষ রাশি : মেষরাশি পক্ষে এই সময়টা একটু সচেতন থাকা উচিত ৷ অর্থনৈতিক দিক থেকে সমস্যা আসতে পারে ৷ তাই ধনতেরাসে এবার অল্প ওজনের হলেও সোনা কিনুন ৷ কালীপুজোর আগের রাতে, ঠাকুর ঘরে কেনা সোনা রাখুন লক্ষ্মীর সামনে ৷

মিথুন রাশি : মিথুন রাশির পক্ষেও সময়টা শুভ ৷ দেরিতে হলেও, আটকে যাওয়া কাজগুলো হবে ৷ ধন সম্পত্তি বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে ৷ ধনতেরাসে অল্প ওজনের সোনা কিনতে পারেন ৷ নইলে কিনুন রুপো ৷

কর্কট রাশি : কর্কট রাশিরা একটু সাবধান থাকুন ৷ অর্থ অপচয় হতে পারে ৷ ধনতেরাসে কিনুন পিতল ৷

সিংহ রাশি : সিংহ রাশিদের জন্য সময়টা মোটামুটি ভালোই যাবে৷ সমৃদ্ধি আনতে হলুদ ধাতু কিনুন ৷ তা সোনা হোক বা পিতল ৷

কন্যা রাশি : কন্যা রাশিদের পক্ষে সময়টা শুভ ৷ তবে চাকরির ক্ষেত্রে সমস্যা আসতে পারে ৷ সৌভাগ্য ধরে রাখতে ধনতেরাসে সোনার কয়েন কিনতে পারেন ৷ সোনার কয়েনটি রাখুন ঠাকুর ঘরে লক্ষ্মী ঠাকুরের পায়ের সামনে ৷

তুলা রাশি : তুলা রাশির মানুষেরা নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন, আপনার জন্য সময়টা শুভ৷ সৌভাগ্য ধরে রাখতে সোনার বা রুপোর কয়েন কিনুন {

বৃশ্চিক রাশি : বৃশ্চিক রাশিদের পক্ষে বছরের শেষটা একটু ঝামেলায় কাটবে ৷ তবে নতুন বছর থেকে সৌভাগ্য শুরু ৷ ধনেতেরাসে কিনুন, পিতল

ধনু রাশি : নতুন কাজের সুযোগ আসতে পারে ৷ নতুন বাড়ি বা গাড়ি কেনার সুযোগ রয়েছে ৷ ধনতেরাসে কিনুন রুপোর কয়েন ৷

মকর রাশি : মকর রাশির পক্ষে সময়টা সুযোগ ৷ বিবাহ যোগ রয়েছে ৷ সৌভাগ্য ধরে রাখতে ধনতেরাসে কিনুন রুপোর কয়েন ৷ রাখুন ঠাকুর ঘরে লক্ষ্মী ঠাকুরের পায়ের কাছে৷

কুম্ভ রাশি : সময়টা শুভ ৷ বিদেশ সফর হতে পারে ৷ নতুন কাজের সুযোগও আসতে পারে৷ ধনেতেরাসে কিনুন পিতল ৷

মীন রাশি : শরীরের দিকে নজর রাখুন ৷ বছরের শেষে শরীর খারাপ হতে পারে ৷ তবে অন্যান্য দিক থাকবে ঠিক ৷ ধনেতেরাসে কিনুন রুপোর কিছু ৷ রাখুন ঠাকুর ঘরে ৷

ধনতেরসে কেন কেনা হয় মূল্যবান ধাতু?
কথিত রয়েছে, রাজা হিমার পুত্রবধূ তাঁর স্বামীকে বাঁচিয়ে ছিলেন যমরাজের কোপ দৃষ্টি থেকে। যে ঘরে তাঁর স্বামী ছিলেন তার দরজার কাছে সোনা, রূপা, প্রদীপ ইত্যাদি সাজিয়ে রেখে ঘরটিতে উজ্জ্বল করে তোলেন। আর ঘরের উজ্জ্বলতা দেখে ফিরে যান যমরাজ। আর সেই ঘটনা ঘটে ধনতেরসের দিনই। সেই ঘটনা ঘিরেই ধনতেরসের সোনা , রূপা কেনবার প্রচলন রয়েছে।

ব্যবসায় আয় বৃদ্ধি ও সংসারে আয় বৃদ্ধি- স্বচ্ছলতার একটি অপরিহার্য টোটকা-

ধনতেরাসের দিন সন্ধ্যা তে ৪.৪৮-৫.৫৯মিঃ একটি রুপার টাকা ( একদিকে গণেশ-লক্ষ্মী ও একদিকে স্বস্তিক চিহ্ন যেন থাকে), ৯টি হলুদ কড়ি,৯টি গোটা হলুদ ও কিছুটা হলুদ কাপড় কিনুন ,একটা হরিতকি।এবার বাড়ী বা ব্যবসার স্থানে এসে শুদ্ধ বস্ত্রে ,বস্ত্রটি লাল -হলুদ রঙের হলে ভালো,ওই হলুদ কাপড় টির একটি কোনে রুপার টাকা,হলুদ কড়ি ও গোটা হলুদ ও হরিতকি ইত‍্যাদিগুলি একসাথে রেখে বেঁধে দিন। এবার ঐ দ্রব্যগুলি সমেত কাপড়টি বাড়ীর ঘরের অথবা ব্যবসার জায়গার ঈশান কোনে রেখে দিন গোপন ভাবে যেন কারো চোখে না পড়ে। এবার প্রতিদিন সেখানে সন্ধ্যায় ধূপ প্রদীপ দেখিয়ে নিচের বীজমন্ত্র দুটি১৮ বার করে করবেন।এটি একটি গুপ্ত ও খুবই ফলদায়ী ক্রিয়া এটি করার কিছুদিনের মধ্যে ব্যবসায়ে আয় বৃদ্ধি ও সংসারে অর্থ বৃদ্ধি ও সমৃদ্ধি ঘটবে।

ঔঁ গাং গনেশায় নমঃ
ঔঁ শ্রীং লক্ষী দেবৈই নমঃ
লাং ইন্দ্রায় নমঃ
ইং কুবেরায় নমঃ

প্রিয় বন্ধুরা আমার প্রতিদিনের পোস্ট পড়তে যাদের ভাল লাগছে তারা প্লিজ আমাদের ফেসবুক পেজ ASTRO PLAMIST NEUMEROLOGY CENTER ,type @astropalmist1 এবং আমাদের website :www.apnc.co.inলাইক করতে এবং অন্যদেরও শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন যাতে তারাও পড়ার সুযোগ পান এবং আপনার মত উপকৃত হন। আমি আরও ভালো কিছু লেখা পোস্ট করার অনুপ্রেরণা পাব। কিন্তু দয়া করে কেউ কপি করে এডিট করে নিজের page/group/website /timeline পোস্ট করে নিজেকে ছোট করবেন না।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201113204231

Wednesday, November 11th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে নিস্কপট যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে নিস্কপট যোগ

শুভ বুধবার
*নিষ্কপট যোগ*

১। চতুর্থে শুভ গ্রহ থাকা চাই, চতুর্থ স্থানে গ্রহ উচ্চস্থ , স্বক্ষেত্রস্থ বা মিত্রক্ষেত্রস্থ হতে হবে। তবে এই যোগ সূচিত হয়।

২। লগ্নপতি শুভ গ্রহসহ বা শুভ গ্রহ দ্বারা দৃষ্ট হয় এবং চতুর্থ স্থানে অবস্থান করে তবে এই যোগ সূচিত হয়।

ফলাফল : এরূপ জাতক জাতিকা গোপনীয়তা ও কপটতাকে ঘৃণা করবে। এরূপ জাতক জাতিকার হৃদয় হয় পবিত্র ও অকপট।

মন্তব্য: দুটি যোগের ক্ষেত্রে চতুর্থ স্থানটিকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। প্রথম শর্ত অনুযায়ী চতুর্থ স্থান টিকে অবশ্যই শুভ গ্রহের ক্ষেত্র হতে হবে। ও দ্বিতীয় শর্ত অনুযায়ী লগ্নপতিকে শুভ গ্রহ সহ পূর্ণ দৃষ্ট হয়ে চতুর্থ স্থানে অবস্থান করতে হবে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201111235434

Sunday, November 8th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে সুসন্তান হওয়ার বিভিন্ন যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে সুসন্তান হওয়ার বিভিন্ন যোগ

শুভ রবিবার আজকের প্রতিবেদন টি অনেকের অনুরোধে পূনরায় লিখলাম, নতুন কিছু সংযোজন করে। *সুসন্তান হওয়ার যোগ* ও সন্তান হওয়ার প্রতিবিধান। ১. পঞ্চমপতি সহ শুভ গ্রহের (বৃহস্পতি, শুক্র, বুধ, চন্দ্র) সঙ্গে অবস্থান করলে বা পূর্ণ দৃষ্টি প্রদান করলে সন্তান ভাগ্য শুভ হয়। ২. লগ্নের পঞ্চমে চন্দ্র, বৃহস্পতি, একত্রে থেকে পঞ্চমপতি গ্রহ দ্বারা দৃষ্ট হলে সুসন্তান হয়। ৩। জন্মকুন্ডলীতে পঞ্চমভাব ও পঞ্চম অধিপতির স্থিতি যদি শুভ ও বলবান হয় তাহলে পূর্ণ সন্তানসুখ লাভ হয়। ৪। লগ্ন অধিপতি যদি পঞ্চমভাবের থেকে ত্রিকোণে অথবা কেন্দ্রে যদি পঞ্চমপতির অবস্থান বলবান হয় তাহলে সন্তান সুখ হবে। ৫। জাতকের লগ্ন অথবা নবমভাবে পঞ্চম অধিপতি অবস্থান করলে সন্তান জন্মাবার পর জাতক উন্নতি করে অর্থাৎ সন্তানের মাধ্যমে সুখ আসে। ৬। লগ্নাধিপতি ও পঞ্চম অধিপতি যদি একত্রে কেন্দ্রে বা ত্রিকোণ ভাবে অবস্থিত হয় তাহলে সন্তান থেকে পূর্ণ সুখ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ৭। জাতচক্রে লগ্নে পঞ্চমভাব অধিপতি ও নবমভাব অধিপতি একত্রে অবস্থান করলে জাতক জাতিকা সন্তান থেকে সুখ লাভ করে। ৮। জাতকের নবমস্থান বা নবমভাবে লগ্নাধিপতি ও পঞ্চমভাব অধিপতি বলবান হয়ে অবস্থান করলে জাতক জাতিকা সন্তান থেকে সুখ পাবে। ৯) জাতচক্রে পঞ্চমভাবে রবির শুভ প্রভাবে জাতক চরিত্রবান ও মর্যদাসম্পন্ন হয়। সন্তান মাতৃগর্ভে অবস্থান করার সময় থেকেই জাতক শুভ ফল পেতে থাকবে ও আর্থিক স্থিতি সুদৃঢ় হবে। ১০) জাতচক্রে পঞ্চমভাবে শুভ চন্দ্র অবস্থান করলে পূ্র্ণ সন্তানসুখ লাভ হয়। অনেক ক্ষেত্রে কন্যা সন্তান থেকে বেশি সুখ আশা করা যায়। ১১) যদি পুত্র স্থান অর্থাৎ পঞ্চম ভাব, পঞ্চম অধিপতি অথবা বৃহস্পতি শুভ গ্রহ দ্বারা দৃষ্ট বা যুক্ত হয় তাহলে পুত্র প্রাপ্তি হয়। ১২)যদি লগ্নের অধিপতি ভাবগত হয় ও বৃহস্পতি বলবান হয় তাহলে নিশ্চিন্ত থাকুন, পুত্র সন্তান হবেই। ১৩)বলবান বৃহস্পতি লগ্নের অধিপতি দ্বারা দৃষ্ট হয়ে পঞ্চম স্থানে থাকলেও পুত্র সন্তান লাভ হয়। ১৪)যদি কেন্দ্র ত্রিকোণের অধিপতি শুভ গ্রহ হয়, পঞ্চমস্থ হয় এবং পঞ্চম অধিপতি দুর্বল না হয় অথবা ষষ্ঠ, অষ্টম বা দ্বাদশে স্থিত হয়, পাপযুক্ত না হয়, অস্তমান না হয়, নীচস্থ না হয় ও শত্রু রাশিগত না হয় তাহলে পুত্র সন্তান লাভ করা যায়। ১৫) যদি লগ্ন থেকে পঞ্চম স্থান বৃষ, কর্কট অথবা তুলা রাশিস্থ হয় ও সেই স্থানে শুক্র বা চন্দ্রের অবস্থান থাকে কিংবা শুক্র বা চন্দ্রের দৃষ্টি থাকে এবং পাপী গ্রহের দৃষ্টির যোগ না হয় তাহলে একাধিক পুত্র সন্তান জন্মায়। কিন্তু পঞ্চম স্থানে শনি এবং মঙ্গলের দৃষ্টি থাকলে অনিষ্ট হয়। ১৬)যদি কোনও পুরুষের কোষ্ঠীতে রবি-শুক্র নিজ স্থানে ও অংশে বলবান হয়ে উপচয় স্থানে গমন করে এবং মঙ্গল ও চন্দ্র নিজ ঘরে ও অংশে বলবান হয়ে উপায় স্থানে গমন করে তাহলেও পুত্র সন্তান জন্মায়। ১৭) পঞ্চমে বুধ ও শুক্র একত্রে থেকে রবি দ্ধারা পূর্ণ দৃষ্ট হলে সন্তান হবেই।আর যদি কুন্ডলী তে রবি,বুধ ও শুক্র একত্রে থাকে তাহলে পুত্র সন্তান জন্ম হয়। প্রতিবিধান: সন্তান হওয়ার জন্য স্বামী স্ত্রী উভয়কেই কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। ১)উভয়ের রাত্রি বাস হবে সাদা বর্ণের। ২)বিছানার চাদর এর রং হবে সাদা। ৩)স্বামী স্ত্রী মিলিত হ ওয়ার দিন ,চারটি শুক্রবার, শুক্লপক্ষের পঞ্চমী,নবমী, চর্তুদশী ও পূর্ণিমা ৪)স্বামী স্ত্রী সহবাস করার সময় রাত্র ১০.৩২থেকে ১১.৪০ ৫)বীজমন্ত্র : ঔঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায় ১০৮ বার। ঔঁ শাং মাতা ভূবনেশ্বরী ১০ বার।ভূবনেশ্বরী যন্ত্রমের সামনে খায়ার আগে শুদ্ধ সাদা পোশাক পরে। ৬)রত্ন :স্বামী শিলং গোমেদ৯ রতি,স্ত্রী সাদা জারকন ৭ রতি পরিধান করবে। আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ?? আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ?? আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ?? তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে। ACHARYA KUSH MUKHERJEE RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B) PIN NO 731224 GOLD MEDALIST WHATSAPP NO 9233172388 CONTACT NO 7001608953 ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/= MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER PLEASE LIKE&SARE Contact with me :www.apnc.co.in https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201108212857

Sunday, November 8th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে দারিদ্র্য যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে দারিদ্র্য যোগ



আজকের প্রতিবেদন দারিদ্র্য যোগ ও তার প্রতিবিধান।

দারিদ্র যোগ:

যদি কোনও জন্মছকে রবি ও শুক্র খুব কাছাকাছি বা একই ভাবে অবস্থান করে, তা হলে দারিদ্র যোগ সৃষ্টি হয়। আবার লগ্নের দশমে, রবির একাদশে, চন্দ্রের অষ্টমে কোনও গ্রহ না থাকলেও এই যোগ সৃষ্টি হয়ে থাকে। এই দারিদ্র যোগ যদি কোনও জন্মছকে থাকে, তা হলে একটি মানুষের সমগ্র জীবনে অত্যন্ত যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়। অভাব অনটন প্রায় সময়েই জাতককে তাড়িয়ে বেড়ায়। এই যোগ থাকলে কখনওই সহজে আর্থিক উন্নতি হবে না।

ফলাফল: জাতক প্রভূত পরিমানে ঋণগ্রস্থ , দরিদ্র, জনসভায় লাঞ্ছিত,হীন,অবৈধ তথা পাপ কর্মে লিপ্ত হবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য: যোগতি সরল। এক্ষেত্রে বিশেষ ব্যাখ্যার প্রয়োজন নেই। কোষ্টিতে দারিদ্র্য যোগ থাকলেও লগ্নপতি বলবান হলে যোগজনিত অশুভফল অনেকাংশে হ্রাস পাবে। অবশ্য অবৈধ বা পাপকর্মে লিপ্ত হলেই যেকোনো ব্যক্তি দরিদ্র হবে--- একথা সত্য ।আর তাছাড়া ধনী ব্যক্তিগণও পাপকর্মে লিপ্ত হতে পারে।কোষ্টিতে লগ্নপতি বলবান হলে এই যোগ জনিত অশুভ ফল অনেকাংশে হ্রাস পায় ---- এ ধরণের সিদ্ধান্ত আমি বহু কোষ্টি বিচার করার পরই গ্রহণ করেছি।।

বিশেষ দারিদ্র্য যোগাদি:

১. যদি দ্বাদশপতি এবং লগ্নপতি --- পরস্পর পরস্পরের ক্ষেত্রবিনিময় করে অবস্থান করে এবং সপ্তমপতি যুক্ত বা দৃষ্ট হয় তবে দারিদ্র যোগ সূচিত হবে।

২. যদি ষষ্ঠপতি এবং লগ্নপতি পরস্পর পরস্পরের স্থান বিনিময় করে অবস্থান করে এবং চন্দ্র দ্বিতীয়পতি বা সপ্তমপতি দ্বারা দৃষ্ট হয় তবে দারিদ্র্য যোগ সূচিত হবে।

৩. কেতু এবং চন্দ্র লগ্নে থাকলেও দারিদ্র যোগ সূচিত হয়।

৪. যদি লগ্নপতি অষ্টমে থাকে এবং দ্বিতীয়পতি বা সপ্তমপতি দ্বারা যুক্ত বা দৃষ্ট হয়, তবেও দরিদ্র যোগ সূচিত হবে।

৫. যদি লগ্নপতি ষষ্ঠ , অষ্টম বা দ্বাদশপতির সঙ্গে যুক্ত হয় ও দ্বিতীয়পতি বা সপ্তমপতি যদি কোনো অশুভ গ্রহ দ্বারা দৃষ্ট বা যুক্ত হয়, তবেও দারিদ্র যোগ সূচিত হবে।

৬. লগ্নপতি ষষ্ঠ , অষ্টম , বা দ্বাদশপতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে কোন রাশিতে অবস্থান করলে এবং অশুভ গ্রহ দ্বারা দৃষ্ট হলেও দারিদ্র যোগ সূচিত হবে।

৭. যদি পঞ্চমপতি অপর কোনো শুভগ্রহ দ্বারা যুক্ত না হয়ে ষষ্ঠ, অষ্টম, বা দ্বাদশপতির সঙ্গে যুক্ত হয়, তবেও দারিদ্র্য যোগ সূচিত হবে।

৮. যদি পঞ্চমপতি ষষ্ঠ বা দশমে অবস্থিত হয় , এবং দ্বিতীয়, ষষ্ঠ , সপ্তম , অষ্টম , বা দ্বাদশপতি কর্তৃক দৃষ্ট হয়, তবেও দারিদ্র যোগ সূচিত হবে।

৯. যদি নৈসর্গিক অশুভগ্রহ (যা নবপতি বা দশমপতি নয়) লগ্নে অবস্থান করে এবং মারকগ্রহ যুক্ত হয়, তবেও দারিদ্র্য যোগ সূচিত হবে।

ফলাফল: উপরিউক্ত দারিদ্র্য যোগাদির মধ্যে যেকোনো একটি যোগে জাতক জন্মগ্রহণ করলে সে দরিদ্র হবে । আর্থিক অনটন যুক্ত ও দুঃখী বিড়ম্বিত জীবন ভোগ করতে হবে।

ব্যাখ্যা এবং মন্তব্য : দারিদ্র্য এক চরম অভিশাপ বিশেষ। দারিদ্র মৃত্যু অপেক্ষা ভয়াবহ কারণ মৃত্য একেবারে জীবনের পরিসমাপ্তি ঘটায় , কিন্তু দারিদ্র্য তিলে তিলে মানুষকে দগ্ধ করে । মৃত্যুর পরে কি আছে তা কেউ জানে না । অনেকে দারিদ্র্য হয়ে বেঁচে থাকার চেয়ে মৃত্যু কেই শ্রেয় মনে করে । দরিদ্র লোকের জীবন দুর্ভাগ্য যুক্ত। তাছাড়া দারিদ্রতা ব্যক্তিকে অন্যায় বা অবৈধ পথে টেনে নিয়েও যায়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে দারিদ্র্য বরণীয় হলে অর্থাভাব জনিত কষ্ট সহ্য করা দুঃসহ।

দারিদ্র যোগের প্রতিকার স্বরূপ কী কী করতে হবে—

• প্রথমেই বলা বাহুল্য যে রবি গ্রহকে সন্তুষ্ট করতে হবে। অর্থাৎ প্রতি দিন মন্ত্র সহকারে সূর্য প্রণাম করতে হবে।

আরও পড়ুন: আপনার রাশিই বলে দেবে আপনি ঠিক কতটা পরিশ্রমী

• একটি তামার পয়সা নিয়ে তা যে কোনও প্রবাহিত জলে ভাসিয়ে দিতে হবে। ভাসিয়ে দেওয়ার পর আর পিছনে ঘুরে দেখা যাবে না।

• মা মাতঙ্গীদেবীর পুজো করলে এই দারিদ্র যোগ থেকে অনেকটা মুক্তি পাওয়া যায়।

• এ ছাড়া একটি চুনী ধারণ করতে পারেন। বয়স অনুযায়ী বা শারীরিক ওজন অনুযায়ী তা সঠিক মাপের হওয়া চাই। চাইলে কোনও জ্যোতিষীকে চুনী দেখিয়ে তার পর ধারণ করতে পারেন।

• সাধ্য মতো গরিব দুঃখীকে দান করলে দারিদ্র যোগ অনেকটা কমে যায়

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

https://youtu.be/Ilo35FMf71c

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201108212120

Thursday, October 29th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

কোজাগরী লক্ষীপূজা ও জোতিষিক টোটকা

কোজাগরী লক্ষীপূজা ও জোতিষিক টোটকা

শুভ শুক্রবার

আমার বাড়িতে কোজাগরী লক্ষী পূজা,সকল কে জনাই আন্তরিক শুভেচ্ছা।আজকের প্রতিবেদন টি পড়ুন খুব ভালো লাগবে।ভালো লাগলে শেয়ার করুন।

এসো_মা_লক্ষ্মী

কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর জন্য পূর্ণিমার সময় তিথি জানা অত্যন্ত প্রয়োজন। লক্ষ্মীপুজোর পূর্ণিমা ৩০ অক্টোবর ৫:৪৪ মিনিট অর্থাৎ বিকেল ৫ টা ৪৪ মিনিটে শুরু হবে। আর পূর্ণিমা শেষ হবে ৩১ অক্টোবর ২০:১৮ মিনিট, বা সন্ধ্যে ৮ টা ১৮ মিনিটে।

পদ্ম ফুলের ওপর বিরাজিতা দেবী লক্ষ্মী হলেন ধন সম্পদ, সৌভাগ্য ও সৌন্দর্যের দেবী। ত্রিগুণের মধ্যে তিনি হলেন রজগুণের প্রতীক। সংসারে জীবন ধারণ করার জন্য এই রজগুণের বিশেষ সমাদর রয়েছে। লক্ষ্মী শব্দের অর্থ হল সকলে যাকে লক্ষ্য করেন। অর্থাৎ সকলে যাঁকে দর্শন করেন সেই শ্রী মূর্তি। মা লক্ষ্মী সকলকে যশ, খ্যাতি, সমৃদ্ধি ও প্রতিপত্তি প্রদান করেন। এই কোজাগরী পূর্ণিমায় মা লক্ষ্মীর আরাধনা করলে মা সকলের মনোবাসনা পূর্ণ করেন।

★★★কোজাগরী লক্ষ্মী পূর্ণিমা★★★

প্রায় প্রতি ঘরে ঘরেই দেবী লক্ষ্মীর পুজো হয়ে থাকে। মহিষাসুরমর্দিনীর আগমনে আনন্দময় হয়ে উঠেছিল ধরনী। মানুষ মেতেছিল উৎসবের আনন্দে। চিন্ময়ীর বিদায়ের বার্তা ভুলে মানুষ আবার মেতে উঠেছে লক্ষ্মী পুজোর উৎসব ও আনন্দে।
মা আসবেন ধরনীতে ধন সম্পদে পূর্ণবান হয়ে। অন্নপূর্ণার আলতা রাঙা পায়ের চিহ্ন আঁকা হবে ঘরে ঘরে। ধন-সম্পদের আশায় হিন্দু নারী ও পুরুষেরা উপবাস ব্রত পালন করেন। ফুল ফল মিষ্টি নৈবেদ্য দিয়ে আরাধনা করবেন লক্ষ্মী মায়ের। দেবেন পুস্পাঞ্জলী।
সনাতন হিন্দু ধর্মাবলমন্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব এটি। ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে নগরীর ঘরে ঘরে লক্ষ্মী পুজো উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে। ধন সম্পদের দেবী হওয়ায় বিভিন্ন মন্দির ছাড়াও সনাতন ধর্মালম্বীদের ঘরে ঘরে লক্ষ্মী পুজো অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
শারদীয় দুর্গোৎসব শেষে চান্দ্র আশ্বিন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে অর্থাৎ কোজাগরী পূর্ণিমায় দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা করা হয়ে থাকে।

বাংলায় বারো মাসে তেরো পার্বণে লক্ষ্মী দেবী আসেন বারে বারে | অনেকেই সারা বছর প্রতি বৃহস্পতিবার লক্ষ্মীর পুজো করে থাকেন | এছাড়া শস্য সম্পদের দেবী বলে ভাদ্র সংক্রান্তি, পৌষ সংক্রান্তি ও চৈত্র সংক্রান্তিতে এবং আশ্বিন পূর্ণিমা ও দীপাবলীতে লক্ষ্মীর পুজো হয় | লক্ষণীয় বিষয় হল-খারিফ শস্য ও রবি শস্য ঠিক যে সময় গৃহজাত হয় তখনই বাঙালি মেতে ওঠে লক্ষ্মীর আরাধনায় | তবে পুজোর উপচারে পরিবর্তন হয় মাস ভেদে |
পুজোর মন্ত্র সেই একই-
নমামি সর্বভূতানাং বরদাসি হরিপ্রিয়ে
যা গতিস্ত্বৎপ্রপন্নানাং সা মে ভূয়াৎ ত্বদর্চনাৎ | -

অর্থাৎ 'হে হরিপ্রিয়ে,তুমি সকল প্রাণীকে বরদান করিয়া থাক, তোমাকে প্রণাম করি | যাহারা তোমার শরণাগত হয়, তাহাদের যে গতি, তোমার পূজার ফলে আমারও যেন সেই গতি হয় |'

আজকাল গৃহস্থের সুবিধের জন্যই হোক বা পুরোহিতের স্বল্পতার জন্য, লক্ষ্মী পুজো (বারোমেসে পুজো বাদে) হচ্ছে সকাল থেকেই | কিন্তু কোজাগরী লক্ষ্মী পুজোর প্রকৃষ্ট সময় প্রদোষকাল | অর্থাৎ সূর্যাস্ত থেকে দু ঘণ্টা পর্যন্ত যে সময় |

মনে রাখতে হবে প্রদোষ থেকে নিশীথ অবধি তিথি থাকলেও সেই প্রদোষেই পুজা বিহিত | কিন্তু পূর্বদিনের রাত্রি থেকে পরদিন প্রদোষ পর্যন্ত তিথি থাকলে পরদিন প্রদোষেই পুজো করা বিধেয় | আবার পূর্বদিন রাত্রে তিথি (পূর্ণিমা/অমাবস্যা) থাকলেও যদি পরদিন প্রদোষে তিথি না থাকে তাহলে পূর্বদিন প্রদোষেই পুজো করা কর্তব্য |
শহর থেকে প্রত্যন্ত গ্রাম পর্যন্ত প্রায় প্রতিটি ঘরে লক্ষ্মীর আসন বিরাজমান | ধন-সম্পদ কে না চায়? সমাজে থাকতে গেলে অর্থের প্রয়োজন সকলেরই | ঈশ্বরী পাটনীর কামনা তাই চিরন্তন-আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে | তাই শুধু বাংলার নয় | ভারতের বিভিন্ন প্রদেশেই লক্ষ্মী পুজোর প্রচলন আছে |

কিন্তু বাংলার বাইরে দেবী পূজিতা হন গৌণ চান্দ্র কার্তিক মাসের অমাবস্যা তিথিতে অর্থাৎ দীপান্বিতা অমাবস্যার রাত্রে। এই পূজা সাধারণত বাঙালির সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গা পুজোর পরেই হয়ে থাকে। লক্ষ্মীপূজা কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো নামেও পরিচিত।

এবার আসা যাক, কোজাগরী লক্ষ্মী পুজোর কথায় | কোজাগরী শব্দটি এসেছে 'কো জাগর্তি' থেকে, যার অর্থ 'কে জেগে আছো?'।এই পূর্ণিমার রাতে দেবী লক্ষ্মী বরদান করার উদ্দেশে জগৎ পরিক্রমা করে দেখেন, কে নারকেল জল পান করে সারারাত জেগে আছেন |

কথিত, দেবী এও বলে থাকেন,'আজ রাতে যে ব্যক্তি জেগে থেকে পাশাখেলা করবে তাকে আমি ধনবান করব |' তাই ভক্তিপূর্ণ চিত্তে এদিন লক্ষ্মীর পুজো করার পরে প্রথমে বালক, বৃদ্ধ ও আতুরদের আহার করাতে হয় | পরে ব্রাহ্মণ ও বন্ধুবান্ধবদের নারকেল জল ও চিঁড়ে আহার করিয়ে তবে তা নিজে গ্রহণ করতে হয় |

‘লক্ষ্মী মানে শ্রী, সুরুচি। লক্ষ্মী সম্পদ আর সৌন্দর্যের দেবী। বৈদিক যুগে মহাশক্তি হিসেবে তাকে পুজো করা হত। তবে পরবর্তীকালে ধনশক্তির মূর্তি নারায়ণের সঙ্গে তাকে জুড়ে দেওয়া হয়।

ধন ও সৌভাগ্যের দেবী মা লক্ষ্মী। অবাঙালিদের মধ্যে লক্ষ্মীপূজার রেওয়াজ কালীপূজা বা দিওয়ালির দিনে। কিন্তু বাঙালির ঘরে ঘরে মা লক্ষ্মী পূজিতা হন দেবীপক্ষের শেষের এই পূর্ণিমাতে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গে এবং বাংলাদেশে কোজাগরী লক্ষ্মীপূজার চল রয়েছে। তবে রীতিতে ফারাক রয়েছে দুই বাংলার। পশ্চিমবঙ্গে পূজা হয় মূলত মাটির প্রতিমায়, কিন্তু বাংলাদেশে প্রধানত সরায় এঁকে লক্ষ্মীর পূজা করা হয়।

কিভাবে হয় এই কোজাগরী লক্ষ্মীপূজা? আশ্বিন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে অর্থাৎ কোজাগরী পূর্ণিমায় দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা করা হয়। অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘বাংলার ব্রত’ বইতে এই লক্ষ্মীপূজা সম্পর্কে বিস্তৃত আলোচনা করেছেন। সেখানে তিনি জানান, দেবীর কাছে ভালো ফলনের কামনা করাই আসলে এই পূজার নৃতাত্ত্বিক কারণ। পূজা বা ব্রত কথার সঙ্গে আলপনার একটি সম্পর্ক রয়েছে। আলপনা আসলে ‘কামনার প্রতিচ্ছবি।’ দেবী পূজা উপাচার হিসেবে থাকে ফল, মিষ্টি, মোয়া, নাড়ু প্রভৃতি। কোজাগরী লক্ষ্মীর প্রতি আচার নিবেদনের সঙ্গেও একটি লোকবিশ্বাস জড়িত রয়েছে। পূজার সময় মোট ১৪টি পাত্রে উপাচার রাখা হয়। তারপর পূর্বপুরুষদের উদ্দেশে জল দানের রীতি রয়েছে। কাঠের জলচৌকির ওপর লক্ষ্মীর সরাটিকে স্থাপন করা হয়। এরপর কলাপাতায় টাকা, স্বর্ণ মুদ্রা, ধান, পান, কড়ি, হলুদ ও হরিতকি দিয়ে সাজানো হয় পূজার স্থানটিকে।

সব দেবদেবীরই বিভিন্ন যুগে নানা বিবর্তন হয়েছে। ঋষিরা তো এক জায়গায় বসে, কমিটি গঠন করে দেবদেবীদের নির্দিষ্ট রূপ ও গুণাবলির কথা রচনা করেননি। নানা জনে আলাদাভাবে ইচ্ছে মতো শ্লোক লিখেছেন। যুগ যুগ ধরে সেই সব পৃথক ভাবমূর্তি একটি মিলিত রূপ পেয়েছে। লক্ষ্মীও তার ব্যতিক্রম নন।

বৈদিক শাস্ত্র ও বিভিন্ন পুরাণ অনুসারে লক্ষ্মীর উদ্ভব ও পরিচিতি নিয়ে নানা রকম ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। কিছু পুরাণ অনুযায়ী লক্ষ্মী দেবসেনা রূপে জন্ম নিয়ে কার্তিকেয়র পত্নী হন। আবার কিছু পুরাণ মতে তিনি গণেশপত্নী। নদীরূপিনী সরস্বতীই আদিতে উর্বরতা ও শস্যদায়িনী দেবী। পরে লক্ষ্মী-সরস্বতী একইরূপে গণ্য হওয়ার সময় থেকে শস্য ও সম্পদের দেবী হিসেবে লক্ষ্মীকে গণ্য করা আরম্ভ হয়। আবার শস্যের দেবী হিসেবে গণ্য হওয়ার কারণে লক্ষ্মীকে ধরিত্রী বা বসুমতী হিসেবেও ভাবা শুরু হয়।

বৈদিক লক্ষ্মী কিন্তু শস্য-সম্পদের দেবী ছিলেন না। বরং নদীরূপিনী সরস্বতী শস্যদাত্রী হিসেবে গণ্য হতেন। কেন? নদী পলি মাটি ভরাট করে উর্বর করত ভূ-তট। এর পরে তো বৈদিক আর্যরা চাষাবাদ শিখল 'নিম্নবর্গ'-এর কাছে। সম্পদ এলো আর্যদের হাতে। শাসক বা শোষক হলেন তারা। আবার লক্ষ্মীর স্বামী একটা কাঁচা কাজ করে ফেললেন। কেমন কাঁচা? বেদম কাঁচা। দুর্বাসা মুনি, যিনি শুধু অভিশাপ দেওয়ার জন্যই বিখ্যাত, তার অন্য কোনও গুণের কথা বিশেষ জানা যায় না, তিনি এক দিন একটা পারিজাত ফুলের মালা উপহার দিলেন ইন্দ্রকে। এরপর ইন্দ্র যখন রম্ভা-সম্ভোগে মত্ত, ওই মালা নিজের বাহন ঐরাবতের গলায় ছুড়ে দেন। হাতি তো মালার কদর বোঝে না। তাছাড়া ঐরাবতের বোধহয় মালাটি পছন্দ হয়নি, মাথা ঝাঁকিয়ে সেটা সে ফেলে দিল মাটিতে। তারপর পা দিয়ে মাড়িয়ে দিল। ব্যাস! রগচটা স্বভাবের ঋষি অমনি জ্বলে উঠে উচ্চারণ করলেন অভিশাপ। অদ্ভুত সেই অভিশাপ। তিনি বললেন, কী! আমার দেওয়া মালা মাটিতে ফেলে দিলে, তাই তোমার ত্রিলোক এখন লক্ষ্মীছাড়া হবে। অর্থাৎ, লক্ষ্মীর নির্বাসন। দোষ করলেন ইন্দ্র, শাস্তি পেতে হবে লক্ষ্মীকে! অভিশাপে ইন্দ্রের ইন্দ্রপুরী হলো শ্রীহীন, লক্ষ্মীছাড়া দশা। লক্ষ্মী, ইন্দ্রের অনুমতি নিয়ে পাতালে, মানে সমুদ্রে প্রবেশ করলেন।

পরে দেবতাদের ব্যকুল প্রার্থনায় বিষ্ণু পরামর্শ দিলেন সমুদ্র মন্থনের। মন্থনের পর যিনি রত্নাকর থেকে উত্থিতা হলেন, তিনি কিন্তু লক্ষ্মী নন। সেই দেবীর নাম শ্রী। এই শ্রী ও লক্ষ্মী দুই পৃথক দেবী ছিলেন। বেশ কিছু কাল পরে দুজনে মিলেমিশে এক হয়ে যান। লক্ষ্মী দেবী ছিলেন ভৃগুর কন্যা, মায়ের নাম খ্যাতি। তার এক হাতে পদ্ম, আরেক হাতে অমৃতের কলস। তার রূপে-গুণে আকৃষ্ট হয়ে দেব-দানবের মধ্যে যুদ্ধ লেগে যায়। শেষ পর্যন্ত ছলে বলে বিষ্ণু তাকে পত্নীরূপে গ্রহণ করেন। লক্ষ্মী ও শ্রী একাকার হয়ে বিষ্ণুর পত্নী হন। তিনি পদ্মাসনা আর বাহন শ্বেত পেঁচা। তবে উপপুরাণের অর্বাচীন পৃষ্ঠায় লক্ষ্মী একবার তুলসী, একবার ঘোটকী হয়েও জন্মান। জ্যোৎস্না প্লাবিত এই পৃথিবীর হেমন্তে আসেন শুধু একটি রাতের অতিথি হয়ে।
দুর্গাপূজা যেমন মূলত বারোয়ারি, লক্ষ্মীপূজা গৃহস্থের পূজা। যে রাতে লক্ষ্মীর পূজা হয়, সেটি হলো কোজাগরী পূর্ণিমা। কো জাগতী– অর্থাৎ কে জেগে আছ–কথাটি থেকে কোজাগরী। কোজাগর মানে, ‘কে জাগে?’ যার নেই সে পাওয়ার আশায় জাগে। যার প্রচুর আছে সে হারানোর ভয়ে জাগে! ভক্তদের বিশ্বাস, পূজার পর ওই রাতেই নাকি মা ঘরে ঘরে উঁকি দিয়ে দেখেন কে জেগে আছে। আর যে জেগে থাকে, তার হাতেই ধরিয়ে দেন ধন সম্পদে পরিপূর্ণ ঝাঁপিখানি। লক্ষ্মীপুজোয় যে আল্পনা দেওয়া হয়, তাতে মায়ের পায়ের ছাপও আঁকা হয়। বিশ্বাস ওই পথেই মা ঢুকবেন গৃহস্থের ঘরে।

লক্ষ্মী চঞ্চলা। তবে ক্রোধী দেবী নন। তাই যেকোনও গৃহস্থই লক্ষ্মীর ঝাঁপি করে লক্ষ্মীর পিঁড়ি পাতেন গৃহকোণে। স্থানাভাবে একটি মাত্র ঘরের কুলুঙ্গিতে। উপাচার তো সামান্যই। প্রতি বৃহস্পতিবারে (লক্ষ্মীবার শব্দটি ব্যবহৃত) সামান্য ফুল-বাতাসা আর ধোয়া পিঁড়িতে চাল পিটুলির আলপনা। সেটাই একটু বড় আকারের এই কোজাগরীর রাতে।

আসলে লক্ষ্মী হলো বাঙালির দেবী। লৈকিক দেবী। আগে আমাদের সমাজে বিশেষ করে গ্রামে দুর্গাপূজা নিয়ে এত মাতামাতি ছিল না। বরং কোজাগরী লক্ষ্মীপূজাই ছিল বড় উৎসব। কোজাগরীর রকমফের ছিল দেখার মতো। ছড়া কেটেই মা লক্ষ্মীকে আবাহন করত গৃহস্থ। করজোড়ে বাড়ির নারীরা একসঙ্গে বলতেন, ‘আঁকিলাম পদ দু’টি, তাই মাগো নিই লুটি। দিবারাত পা দু’টি ধরি, বন্দনা করি। আঁকি মাগো আল্পনা, এই পূজা এই বন্দনা।’ সব ছড়ার মধ্যেই থাকে বাসনা, অভিমান এবং আকাঙ্ক্ষা। পেঁচা, কড়ি, ধানের গোলা আঁকার সঙ্গে সঙ্গে তাই ছড়া কাটা হতো। ‘আমি আঁকি পিটুলির গোলা, আমার হোক ধানের গোলা। আমি আঁকি পিটুলির বালা, আমার হোক সোনার বালা।’ সেই সঙ্গে থাকে মন শুদ্ধ করার বার্তাও। ‘আঁকিলাম আল্পনা, দূরে ফেলি আবর্জনা। শুভ-শুদ্ধ মন নিয়ে, করি তব আরাধনা।’

লক্ষ্মীপূজা আমাদের জীবনে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। আসলে কেবল টাকাকড়িই ধন নয়। চরিত্রধন মানুষের মহাধন। যার টাকাকড়ি নেই সে যেমন লক্ষ্মীহীন, যার চরিত্রধন নেই সে তেমনি লক্ষ্মীছাড়া। যারা সাধক তারা লক্ষ্মীর আরাধনা করেন মুক্তিধন লাভের জন্য। লক্ষ্মীর বাহন পেঁচা কেন? কেউ কেউ বলেন, লক্ষ্মীর দেওয়া ধন যারা অপব্যবহার করে, তাদের কপালে লেখা আছে যমের দণ্ড—এই কথা ঘোষণা করে লক্ষ্মীর বাহন। তাই কথায় বলে, ‘লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু’। এছাড়া ধনসম্পত্তি, সে টাকাকড়ি হোক বা সাধনধনই হোক, সদাজাগ্রত অবস্থায় রক্ষা করতে হয়। রাতে সবাই যখন ঘুমায়, তখন পেঁচা জেগে থাকে। পেঁচাই সেই ধনসম্পদ পাহারা দেয়।

লক্ষী পুজোর যা কিছু করা নিষিদ্ধ

লক্ষ্মীপূজায় লোহা বা স্টিলের বাসনকোসন ব্যবহার করবেন না। লোহা দিয়ে অলক্ষ্মী পূজা হয়। তাই লোহা দেখলে লক্ষ্মী ত্যাগ করে যান।লক্ষ্মীপূজায় ঘণ্টা বাজাতে নেই। লক্ষ্মীকে তুলসীপাতা দিতে নেই। কিন্তু লক্ষ্মীপূজার পর একটি ফুল ও দুটি তুলসীপাতা দিয়ে নারায়ণকে পূজা করতে হয়। লক্ষ্মীপূজা সাধারণত সন্ধ্যাবেলা করে, তবে অনেকে সকালেও করে থাকেন। সকালে করলে সকাল ন-টার মধ্যেকরে নেওয়াই ভাল। পূজার পর ব্রতকথা পাঠ করতে হয়।

শ্রী শ্রী লক্ষ্মীর ধ্যান মন্ত্র

ওঁ পাশাক্ষমালিকাম্ভোজ সৃণিভির্যাম্য সৌম্যয়োঃ।
পদ্মাসনাস্থাং ধায়েচ্চ শ্রীয়ং ত্রৈলোক্য মাতরং।।
গৌরবর্ণাং স্বরূপাঞ্চ সর্বালঙ্কারভূষি তাম্।
রৌক্নোপদ্মব্যগ্রকরাং বরদাং দক্ষিণেন তু।।

শ্রী শ্রী লক্ষ্মীর স্তোত্রম্

ত্রৈলোক্য পূজিতে দেবী কমলে বিষ্ণুবল্লভে।
যথাস্তং সুস্থিরা কৃষ্ণে তথা ভবময়ি স্থিরা।।
ঈশ্বরী কমলা লক্ষ্মীশ্চলা ভূতি হরিপ্রিয়া।
পদ্মা পদ্মালয়া সম্পদ সৃষ্টি শ্রীপদ্মধারিণী।।
দ্বাদশৈতানি নামানি লক্ষ্মীং সম্পূজ্য যঃ পঠেত।
স্থিরা লক্ষ্মীর্ভবেৎ তস্য পুত্রদারারদিভিংসহ।।
বিশেষ দ্রষ্টব্য:- অবশ্যই তিন বার পাঠ করতে হবে

শ্রী শ্রী লক্ষ্মীর পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্র

নমস্তে সর্বদেবানাং বরদাসি হরিপ্রিয়ে।
যা গতিস্তং প্রপন্নানাং সা মে ভূয়াত্বদর্চবাৎ।।

শ্রী শ্রী লক্ষ্মীর প্রণাম মন্ত্র

ওঁ বিশ্বরুপস্য ভার্য্যাসি পদ্মে পদ্মালয়ে শুভে।
সর্ব্বতঃ পাহি মাং দেবি মহালক্ষ্মী নমোহস্ত্ত তে।
লক্ষ্মী স্তং সর্ব্বভুতানাং যথা বসতি নিত্যশঃ।
স্থিরা ভব সদা দেবি মম জন্মনি জন্মনি।

মন্ত্র :শ্রীং লক্ষী দেবৈই নমঃ ২৮ বার
লাং ইন্দ্রায় নমঃ ১৮ বার
ইং কুবেরায় নমঃ ১০ বার
ঔঁ নমঃ নারায়ণায় শ্রীবীষ্ণবে নমঃ ১ বার

মা লক্ষীর ১০৮ নাম করলে সেখানে কোনদিন অর্থাভাব থাকে না।
..............................
১) প্রকৃতি ,২) বিক্রুতি , ৩) বিদ্যা , ৪) সর্বভূতহিতপ্রদা, ৫) শ্রদ্ধা , ৬) বিভূতি, ৭) সুরভি, ৮) পরমাত্মিকা , ৯) জয়প্রদা , ১০) পদ্মালয়া , ১১) পদ্মা , ১২) শুচী, ১৩) স্বাহা, ১৪) স্বাধা, ১৫) সুধা , ১৬) ধন্যা , ১৭) হিরন্ময়ী, ১৮) লক্ষ্মী , ১৯) নিত্যাপুষ্টা, ২০) বিভা, ২১) অদিত্যা, ২২) দিত্যা, ২৩) দীপা, ২৪) বসুধা, ২৫) ক্ষীরোদা, ২৬) কমলাসম্ভবা, ২৭) কান্তা, ২৮) কামাক্ষী, ২৯) ক্ষীরোদসম্ভবা , ৩০) অনুগ্রহাপ্রদা, ৩১) ঐশ্বর্য্যা , ৩২) অনঘা, ৩৩) হরিবল্লভী, ৩৪) অশোকা , ৩৫) অমৃতা, ৩৬) দীপ্তা, ৩৭) লোকাশোকবিনাশিনী, ৩৮) ধর্মনিলয়া, ৩৯) করুণা, ৪০) লোকমাতা, ৪১) পদ্মপ্রিয়া, ৪২) পদ্মহস্তা, ৪৩) পদ্মাক্ষী , ৪৪) পদ্মসুন্দরী, ৪৫) পদ্মভবা, ৪৬) পদ্মমুখী, ৪৭) পদ্মনাভপ্রিয়া, ৪৮) রমা, ৪৯) পদ্মমালাধরা , ৫০) দেবী,
৫১) পদ্মিনী, ৫২) পদ্মগন্ধিণী , ৫৩) পুণ্যগন্ধা, ৫৪) সুপ্রসন্না, ৫৫) শশীমুখী , ৫৬) প্রভা, ৫৭) চন্দ্রবদনা, ৫৮) চন্দ্রা , ৫৯) চন্দ্রাসহোদরী , ৬০) চতুর্ভুজা , ৬১) চন্দ্ররূপা , ৬২) ইন্দিরা, ৬৩) ইন্দুশীতলা, ৬৪) আহ্লাদিণী, ৬৫) নারায়নী , ৬৬) বৈকুন্ঠেশ্বরি ৬৭) হরিদ্রা ৬৮) সত্যা , ৬৯) বিমলা, ৭০) বিশ্বজননী, ৭১) তুষ্টি, ৭২) দারিদ্রনাশিণী, ৭৩) ধনদা , ৭৪) শান্তা, ৭৫) শুক্লামাল্যাম্বরা , ৭৬) শ্রী, ৭৭) ভাস্করী , ৭৮) বিল্বনিলয়া , ৭৯) হরিপ্রিয়া , ৮০) যশস্বীনি , ৮১) বসুন্ধরা , ৮২) উদারঙ্গা, ৮৩) হরিণী , ৮৪) মালিনী, ৮৫) গজগামিনী , ৮৬) সিদ্ধি , ৮৭) স্ত্রৈন্যাসৌম্যা , ৮৮) শুভপ্রদা, ৮৯) বিষ্ণুপ্রিয়া , ৯০) বরদা , ৯১) বসুপ্রদা, ৯২) শুভা , ৯৩)চঞ্চলা , ৯৪) সমুদ্রতনয়া , ৯৫) জয়া , ৯৬) মঙ্গলাদেবী, ৯৭) বিষ্ণুবক্ষাস্থলাসিক্তা , ৯৮) বিষ্ণুপত্নী, ৯৯) প্রসন্নাক্ষী , ১০০) নারায়নসমাশ্রিতা ,
১০১) দারিদ্রধ্বংসিণী, ১০২) কমলা, ১০৩) সর্বপ্রদায়িনী, ১০৪) পেঁচকবাহিণী, ১০৫) মহালক্ষ্মী, ১০৬) ব্রহ্মাবিষ্ণুশিবাত্মিকা , ১০৭) ত্রিকালজ্ঞানসম্পূর্ণা, ১০৮) ভুবনমোহিনী।

*কোজাগরী পূজার ধন ও যশ বৃদ্ধির জন্য কিছু জ্যোতিষিক টোটকা*
১. ভালো করে লক্ষীর চরণ আঁকবেন ও আলপনা দেবেন। কোনো কোলাহল ও বাদ্য যন্ত্র বাজাবেন না।
২. একটি পদ্ম পাতায় লাল শালুক, একটি কড়ি, ১ টি পান, সুপারি, স্বর্ণ ও রৌপ একটি কয়েন রাখবেন।

৩. দুটি পদ্ম একটি ঘটে আর একটি মা লক্ষীর হাতে দেবেন।
৪. উপবাস রাখতে পারেন না পারলে ডালিয়া, শাবু ইত্যাদি খাবেন । অন্ন খাবেন না।
৫. পূজা করার ভালো সময় গোধূলি অর্থাৎ সূর্যাস্তের পর থেকে ২ ঘন্টা পর্যন্ত ৫.৫০ থেকে ৭.৫০ পর্যন্ত।
৭. পূজার বীজমন্ত্র
মন্ত্র :শ্রীং লক্ষী দেবৈই নমঃ ২৮ বার
লাং ইন্দ্রায় নমঃ ১৮ বার
ইং কুবেরায় নমঃ ১০ বার
ঔঁ নমঃ নারায়ণায় শ্রীবীষ্ণবে নমঃ ১ বার

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201029225528

Monday, October 26th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

শুভ বিজয়া ও জোতিষিক টোটকা

শুভ বিজয়া ও জোতিষিক টোটকা

শুভ সোমবার

সকল বন্ধু ও আমার ভক্তবৃন্দদের জানাই শুভ বিজয়ার আন্তরিক প্রীতি, শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
সঙ্গে দিলাম আমার গ্ৰামের বাড়ির ও শোশুরবাড়ির দূর্গা প্রতিমা।পোস্ট ভালো লাগলে কমেন্ট ও শেয়ার করুন।
****বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা ও কিছু জোতিষিক টোটকা ****


আজ শুভ বিজয়া দশমী। বাঙালি হিন্দুদের বৃহত্তম শারদীয় ধর্মীয় উৎসবের সমাপনী দিবস। শুক্লপক্ষের ষষ্ঠী তিথিতে দেবী দুর্গার আবাহন হয়েছিল। আজ বিসর্জনের মধ্য দিয়ে দুর্গোৎসবের আনুষ্ঠানিক পরিসমাপ্তি ঘটবে। দেবী দুর্গা অশুভের বিরুদ্ধে শুভ শক্তির বিজয়ের প্রতীক। এ বিজয় অর্জিত হয় আদ্যাশক্তি মহামায়ার সক্রিয় ভূমিকায়। মাতৃরূপিণী মহাশক্তি দুর্গা অশুভ শক্তির কবল থেকে বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড ও ভক্তকুলকে রক্ষা করেন।

এই অমিত চেতনার সঙ্গে আবহমান বাংলার লোকজ সংস্কৃতি যুক্ত হয়ে দেবী দুর্গাকে বাঙালি হিন্দু সমাজ 'ঘরের মেয়ে' হিসেবেই বরণ করে নেয়। বাঙালি হিন্দুদের কাছে দুর্গাপূজা বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব। এ উৎসবে নারী-পুরুষ-শিশু সবাই শামিল হয়। ভক্তরা নতুন পোশাক পরিধান করে দেবী দুর্গাকে আচারপূর্বক ব্যক্তি ও সমাজ জীবনের সর্বস্তরে সুখ-শান্তি-মঙ্গল কামনা করেন।

শাস্ত্র মতে, ষষ্ঠী থেকে নবমী পর্যন্ত প্রতিমার পূজা করা হলেও বিজয়া দশমীর দিন বিসর্জনের মধ্য দিয়ে প্রতিমাকে নিরাকার করা হয়। দেবী তখন আবার ভক্তদের হূদয়ে আসন নেন। এদিন সকলের অন্তরে মা স্থান করে নেন এবং বিশ্ব চরাচর আসুরিক শক্তিমুক্ত হয় বলে সবাই আনন্দে কোলাকুলি করে।

হিংসা-বিদ্বেষ ভুলে পরস্পরের এই কোলাকুলি এবং আনন্দ হচ্ছে বিজয়ার আনন্দ। সনাতন ধর্মাবলম্বীরা মনে করেন, বিজয়া দশমীর বিসর্জনের মধ্য দিয়ে মা দুর্গা তার সন্তান কার্তিক, গণেশ, লক্ষ্মী, সরস্বতীসহ কৈলাশে স্বামীর গৃহে প্রত্যাবর্তন করেন। এর আগে মহালয়া অমাবস্যায় তিনি মর্ত্যে পিতৃগৃহে আগমন করেন।

প্রতিটি ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের পেছনে রয়েছে পৌরাণিক বিশ্বাস ও সত্য। পৌরাণিক একটি উপাখ্যান অনুসারে দেবী দুর্গা হিমালয় রাজের কন্যা এবং তার মায়ের নাম মেনকা। দেবীদুর্গা ষষ্ঠীর দিন সন্তান-সন্ততি ও স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ি থেকে বাবার বাড়ি নাইওরে আসেন। দশমীর দিন আবার স্বামী মহেশ্বরের বাড়ি ফিরে যাওয়ার জন্য রওনা হন। মেয়ের মন কাঁদে। মা-বাবার চোখ থেকে অশ্র" ঝরে পড়ে। এক বছর অপেক্ষা করতে হবে। এক বছর পর মেয়ে আবার বাবার বাড়ি আসতে পারবে। হিন্দু পুরাণ মতে, মা দুর্গা কাউকে বঞ্চিত করেন না। দুর্গোৎসব কেবল ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান নয়, আবহমান বাঙালি শিল্প-সংস্কৃতিরই অংশ। ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের বাইরেও দুর্গোৎসবের সর্বজনীন বৈশিষ্ট্য রয়েছে- যা ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সবাইকে একত্রিত করে। আপন করে নেয় সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির বন্ধনে।

দুর্গাপূজার শুরু হয় মহালয়ায়। এদিন দেবীপক্ষের সূচনা হয়। এর ঠিক পাঁচদিন পর মহাষষ্ঠীতে বোধন, আমন্ত্রণ ও অধিবাস। মহাসপ্তমীতে নবপত্রিকা প্রবেশ ও স্থাপন, সপ্তম্যাদিকল্পারম্ভ, সপ্তমীবিহিত পূজা। কদলীবৃক্ষসহ আটটি উদ্ভিদ এবং জোড়াবেল একসঙ্গে বেঁধে শাড়ি পরিয়ে একটি বধূ আকৃতিবিশিষ্ট করে দেবীর পাশে স্থাপন করা হয়। এই হল 'নবপত্রিকা', প্রচলিত ভাষায় যাকে 'কলাবউ' বলে। মহাষ্টমীতে মহাষ্টম্যাদিকল্পারম্ভ, কেবল মহাষ্টমীকল্পারম্ভ, মহাষ্টমীবিহিত পূজা, বীরাষ্টমীব্রত, মহাষ্টমী ব্রতোপবাস, কুমারী পূজা, অর্ধরাত্রবিহিত পূজা, মহাপূজা ও মহোৎসবযাত্রা, সন্ধিপূজা ও বলিদান। মহানবমীতে কেবল মহানবমীকল্পারম্ভ, মহানবমী বিহিত পূজা। বিজয়া দশমীতে বিহিত বিসর্জনাঙ্গ পূজা, বিসর্জন, বিজয়া দশমী কৃত্য ও কুলাচারানুসারে বিসর্জনান্তে অপরাজিতা পূজা। এই দশমী তিথি বিজয়া দশমী নামে খ্যাত।

প্রতিবছরের মতো এবারও বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায় যথাযোগ্য মর্যাদা ও উৎসাহ-উদ্দীপনায় দুর্গোৎসবের আয়োজন করেছে। রাজধানী ছাড়াও প্রত্যন্ত গ্রামের মণ্ডপগুলোও ছিল উৎসবমুখরিত। সনাতন ধর্মাবলম্বীর পাশাপাশি অন্য ধর্মের মানুষও সর্বজনীন দুর্গোৎসবের আনন্দ ভাগ করে নেয়। এ দেশে শত শত বছর ধরে বিভিন্ন সম্প্রদায় পারস্পরিক সহাবস্থান ও সম্প্রীতির সঙ্গে বসবাস করে আসছে। এক ধর্মাবলম্বী অন্য সম্প্রদায়ের বিপদে-আপদেও পাশে দাঁড়ায়। এটা বাঙালির চিরন্তন ঐতিহ্য ও সম্প্রীতির পরিচায়ক। মাঝেমধ্যে অশুভ শক্তি এ পরিচয় মুছে ফেলতে তৎপর হলেও সাধারণ মানুষ কখনোই একে প্রশ্রয় দেয়নি।

সম্মিলিত প্রতিরোধ ও শুভ শক্তির উত্থানের মধ্য দিয়েই অশুভকে পরাস্ত করতে হবে। সর্বজনীন দুর্গোৎসব সেই শিক্ষাই দেয়। বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া এ বছর দুর্গোৎসবে বড় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। সরকার মণ্ডপগুলোতে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিয়েছে। মোটামুটি শান্তিপূর্ণ ও আনন্দমুখর পরিবেশেই দুর্গোৎসব উদযাপিত হয়েছে। প্রায় সর্বত্রই মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সক্রিয় অংশগ্রহণই এর প্রমাণ। ভীতিমুক্ত পরিবেশে ভক্তকুল সমবেত হয়েছে পূজামণ্ডপগুলোতে।

তবে সম্প্রীতির বিষয়টি কেবল বিশেষ উপলক্ষ বা পর্বে সীমাবদ্ধ থাকা বাঞ্ছনীয় নয়। সর্বসময়ে সংখ্যালঘুসহ সব ধর্মাবলম্বীর নিরাপত্তা ও নির্বিঘ্নে ধর্ম পালন যেমন জরুরি, তেমনি জরুরি বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে সদ্ভাব ও সম্প্রীতি বৃদ্ধি। দুর্গোৎসবের সঙ্গে বাংলার প্রকৃতিরও রয়েছে নিগূঢ় সম্পর্ক। শরতের শুভ্র কাশফুলের মতো মানব হৃদয়েও পুণ্যের শ্বেতশুভ্র পুষ্পরাশি প্রস্ফুটিত হোক। অসুরকে বধ ও অশুভকে বিনাশ করে মানব মনে সঞ্চারিত হোক শুভ চেতনা- এটাই হোক বিজয়া দশমীর প্রত্যাশা।শুভ বিজয়া উপলক্ষে আমি সনাতন ধর্মাবলম্বীসহ দেশের সব নাগরিককে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা।বিজয়াতে
তারা বয়োজ্যেষ্ঠদের প্রনাম করে আশীর্বাদ নিতেন ......
শিশুরা তাদের প্রনাম করতো...।।
সবাই শেষ বারের জন্য একত্রে কোলাকুলি করে জয়ের শপথ নিতেন...।।

আর কখনও তাদের খাওয়ানো যাবে কিনা...? এই ভেবে.........
পরিবারের লোকেরা মূলত মহিলারা তাদের মিষ্টি মুখ করাতেন...।।

তাঁদের সিঁথির সিঁদুর যেন অক্ষয় থাকে...... সেই উদ্দেশ্যে পরিবারের বিবাহিত স্ত্রীরা দেবীর পায়ে সিঁদুর দিয়ে তা নিজেদের সিঁথিতে ধারন করতেন...।।

এই বিষয়টিই আজ মহিলাদের সিঁদুর খেলায় রূপান্তরিত হয়েছে ......।। লক্ষ করলে বুঝতে পারা যায়... এই কারনেই আজো এই অনুষ্ঠানে বিধবা বা কুমারী মেয়েদের অংশগ্রহণের কোন সুযোগ নেই......।।

ঔঁ দূং দূর্গে দূর্গে রক্ষনী স্বাহা হ্রীং দূর্গায় নমঃ
ঔঁ হ্রিং দুর্গা দেব্যাঐ নমঃ ...... আবার এসো মা............।।
শুভ “বিজয়া দশমী”...........................।।

***জোতিষিক টোটকা***

• বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জন হয়ে যাওয়ার পর রাত্রিবেলা একটি পাত্রে কিছুটা চন্দন, অল্প সিঁদুর, অল্প কর্পূর, একটি পান এবং অল্প গোরোচনা নিয়ে একসঙ্গে বেটে একটি মিশ্রণ তৈরি করে নিন। তার পর ঘরের ভেতরে যে কোনও পবিত্র স্থানে সেই মিশ্রণের পাত্রটির সামনে একটি প্রদীপ জ্বালিয়ে সারা রাত রেখে দিন। পরের দিন সকাল থেকে পর পর সাতদিন সেই মিশ্রণটি্র টিকা কপালে পরুন।

• সকালে দশমী পুজো হয়ে যাওয়ার পর মায়ের ঘটের কাছ থেকে একটি পদ্মফুল নিয়ে এসে হলুদ কাপড়ে মুড়ে বাড়ির দক্ষিণ-পুর্ব কোণে ঝুলিয়ে দিন।

• দশমীর দিনে বেসনের লাড্ডু কালো কুকুরকে খাওয়ান।

আরও পড়ুন: দুর্গাপুজোর মহাসপ্তমীর দিনের বিশেষ ফলদায়ী টোটকা

• দশমী পুজোর অঞ্জলি দেওয়ার সময় সাদা বা নীল অপরাজিতা ফুল অর্পণ করুন।

• বিজয়া দশমীর দিন সকালে রাম মন্দিরে যান এবং সেখানে গিয়ে একটি ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালুন।

• দশমীর সকালে এক কৌটো সিঁদুর নিয়ে মায়ের মন্দিরে যান এবং সেই সিঁদুর থেকে কিছুটা মায়ের চরণে অর্পণ করে বাকিটা মায়ের চরণে ছুঁইয়ে বাড়ি নিয়ে চলে আসুন। সেই সিঁদুর সারা বছর পুরুষ মহিলা নির্বিশেষে ব্যবহার করুন।
জয় মা দূর্গা সকলের মঙ্গল করো।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201026175634

Friday, October 23rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

মহা অষ্টমী ও সন্ধীপূজার নিয়ম ও অজ্ঞলী ২০২০

মহা অষ্টমী ও সন্ধীপূজার নিয়ম ও অজ্ঞলী ২০২০

শুভ শনিবার

আজকের প্রতিবেদন মহাঅষ্টমী ও সন্ধী পূজা নিয়ে ,দূর্গা অষ্টমীর দিন নিরামিষ খেয়ে মায়ের অজ্ঞলী দিলে সমস্ত রকম গ্ৰহপীড়া থেকে মানুষ মুক্ত হয়।করোনার জন্য সকলে পূজামন্ডপে গিয়ে অজ্ঞলী দিতে না পারলে বাড়িতে নির্দিষ্ট সময়ে মাকে ভক্তিভরে অজ্ঞলী দিন।আমার এই প্রয়াস সকলের মঙ্গলের জন্য।ভালো লাগলে কপি না করে শেয়ার করুন ,তাহলে অনেকেই উপকৃত হবেন।


বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ২৪ অক্টোবর মহাষ্টমী তিথি থাকছে সকাল ৬ টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। অষ্টমীর শেষ ২৪ মিনিট এবং নবমীর প্রথম ২৪ মিনিটে সন্ধি পুজোর আয়োজন। তাই সকাল ৬:৩৫ থেকে ৭:২৩ পর্যন্ত সন্ধি পুজোর সময়। সেইজন্য মহাষ্টমীর পুজো সেরে ফেলতে হবে সকাল সাড়ে ৬ টার আগেই।

দিক পজ্ঞিকা বা অন্য পজ্ঞিকা মতে,

অষ্টমীর পুজো সকাল ৭.০৭ মিনিটে শুরু হয়ে সকাল ৯.২৮ মিনিট পর্যন্ত চলবে। বীরাষ্টমী ব্রত সাঙ্গ করতে হবে সকাল ৯.২৮ মিনিটের মধ্যে। সন্ধি পুজো শুরু হবে সকালে ১১টায়, চলবে ১১.৪৮ মিনিট পর্যন্ত। বলিদান হবে সকাল ১১.২৪ মিনিটে। মহাঅষ্টমীতে সূর্যোদয় সকাল ৫.৪২ মিনিটে এবং সূর্যাস্ত হবে সন্ধে ৫.০২ মিনিটে। পূর্বাহ্ণ চলবে সকাল ৯.২৮ মিনিট পর্যন্ত। আগের দিন সকাল ১১.৫৭ মিনিটে পড়বে মহাঅষ্টমী এবং তা ছেড়ে যাবে সেদিন সকাল ১১.২৪ মিনিটে
মহাঅষ্টমী

অষ্টমীর সকালে স্নান করে শুদ্ধ বস্ত্রে ঠাকুরের সামনে বসুন। তিনবার হাতে গঙ্গাজল নিয়ে আচমন করুন। এবার হাতে ফুল নিন ও তিনবার পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্র পড়ে ঠাকুরের চরণে তা প্রদান করুন। এবার প্রণাম মন্ত্র অর্থাৎ “ ওঁ সর্বমঙ্গল মঙ্গল্যে শিবে সর্বার্থ সাধিকে, শরণ্যে ত্রম্ব্যকে গৌরী নারায়ণী নমস্তুতে’’ ইত্যাদি বলে অঞ্জলি প্রদান শেষ করুন। সকল মেয়েই মা দুর্গার অংশ, তাই মৃন্ময়ী প্রতিমাকে পুজো করার পাশাপাশি কম বয়সের ছোট মেয়েদেরও পুজো করা হয় এদিন। মহাষ্টমীর দিন কুমারী মেয়ে বিশেষত যে সকল মেয়ের বিবাহে বাধা সৃষ্টি হচ্ছে বা বিবাহ স্থির হয়েও ভেঙে যাচ্ছে, তাদের ক্ষেত্রে বিশেষ শুভ ফলপ্রদ। লাল বা হলুদ বস্ত্র মা’কে প্রদান করুন। লাল বা হলুদ সুতো মায়ের কাছে নিবেদন করে হাতে বাঁধুন। চিনি, ডাব, মিষ্টি, ফল, দিয়ে পুজো করুন। নিজের মনবাসনা পূরণের জন্য সংকল্প করান। নিরামিষ আহার গ্রহণ করুন। ঘিয়ের প্রদীপ জালান।

মা দুর্গার আরেক রূপ হল মহিষাসুর-মর্দিনী। মহিষাসুর মর্দিনী অর্থাৎ তিনি এই অসুরের নিধন করেছিলেন। কিন্তু দুর্গা পুজোর পিছনে আরো অসুরবধের কাহিনী আছে, যার সঙ্গে জড়িয়ে আছে সন্ধিপূজা। অষ্টমী শেষ হয়ে যখন নবমী তিথি শুরু হয়ে তখন সন্ধিপূজার মাধ্যমে মায়ের আরাধনা করা হয়। এই সন্ধিপূজা হল সেই সন্ধ্যার প্রতীক যখন মা দুর্গা চন্ড ও মুন্ড নামে দুই ভয়ঙ্কর অসুরকে বধ করেছিলেন

অষ্টমী তিথি শেষ হয়ে যাওয়ার শেষ ২৪ মিনিট এবং নবমী তিথি শুরু হওয়ার প্রথম ২৪ মিনিটকে বলা হয় সন্ধিক্ষণ । ঠিক এই সময়েই দেবী দুর্গা চন্ড ও মুন্ড নামে দুই ভয়ঙ্কর অসুরের নিধন করেছিলেন। এই ঘটনাটি মনে রাখার জন্যই প্রতি বছর অষ্টমী এবং নবমীর সন্ধিক্ষণে এই সন্ধিপূজা করা হয়।

পৌরাণিক কাহিনী

সন্ধিক্ষণের পিছনের পৌরাণিক কাহিনীটি অনেকটা এইরকম। দেবী দুর্গা এক অপরূপা সুন্দরী রূপে দুর্দমনীয় মহিষাসুরের সামনে আবির্ভূতা হন । ঠিক এই সময়েই দেবী দুর্গা চন্ড ও মুন্ড নামে দুই ভয়ঙ্কর অসুরের নিধন করেছিলেন। এই ঘটনাটি মনে রাখার জন্যই প্রতি বছর অষ্টমী এবং নবমীর সন্ধিক্ষণে এই সন্ধিপূজা করা হয়। চান্দ্রমাস ক্যালেন্ডার অনুযায়ী এই সময়টি প্রতিবছরই পরিবর্তিত হতে থাকে। কোনো বছর এই সন্ধিক্ষণ রাত ৮টাতেও হতে পারে আবার কোনো বছর ভোররাতেও হতে পারে। সেই সময় দেবীর গাত্রবর্ণ বা গায়ের রঙ ছিল স্বর্ণাভ বা সোনালী এবং তিনি হলুদ শাড়ি পরে অবতীর্ণ হন। তাঁর দশ হাত সজ্জিত ছিল দশ ধরণের অস্ত্রে। যখন মহিষাসুরের সঙ্গে ভয়ানক যুদ্ধে তিনি ব্যস্ত, সেইসময় মহিষাসুরের দুই বন্ধু চন্ড এবং মুন্ড পিছন থেকে দেবীকে আক্রমণ করে। রণনীতির চুক্তি ভঙ্গ হওয়ায় দেবী অত্যন্ত ক্ষিপ্ত হন এবং রাগে তাঁর মুখ নীল হয়ে যায়। দেবী তাঁর ত্রিনয়ন উন্মীলিত করেন এবং চামুন্ডা রূপ ধারণ করেন। ঘনীভূত রক্তের কালীরই অন্য রূপ হল চামুন্ডা রূপ। চামুন্ডা রূপে দেবী দুর্গা চন্ড এবং মুন্ডের মাথা কেটে নেন তাঁর হাতের খড়গ দিয়ে। দেবীর এই চামুন্ডারূপেরই আরাধনা করা হয় সন্ধি পূজার মাধ্যমে।

সন্ধিপূজার নৈবেদ্য

নবমীর পুজোই মাকে নৈবেদ্য দেওয়ার শেষ সুযোগ। তাই সন্ধিপূজার আয়োজনও সাড়ম্বরে করা হয়। সন্ধিপূজায় দেওয়া হয় ১০৮টি পদ্ম এবং ১০৮টি মাটির প্রদীপ জ্বালানো হয়। নৈবেদ্যয় দেওয়া হয় গোটা ফল (লাল রঙের ফল থাকা বাঞ্ছনীয়), জবা ফুল, শাড়ি, সাদা চাল, গহনা (যদি দিতে চান) এবং বেলপাতা। প্রতিটি পারিবারিক পুজোয় এবং বারোয়ারি পুজোয় যে যার নিজের মত করে সাজিয়ে দেন ই নৈবেদ্যগুলি, কিন্তু ১০৮টি পদ্ম এবং ১০৮টি প্রদীপ জ্বালিয়ে সাজিয়ে দেওয়ার নিয়মটি কিন্তু চিরাচরিত, এর কোনো অন্যথা হয় না ।

সন্ধিপূজার বিভিন্ন আচার-নিয়ম এবং প্রথা

সন্ধিপূজার সঙ্গে নানারকম আচার এবং প্রথা জড়িয়ে আছে। রাজপরিবার এবং জমিদারপরিবারের দুর্গা পুজোয় সন্ধিপূজার সময়ে কামান দেগে তোপধ্বনি করা হত, অনেক জায়গায় সন্ধিপূজার সময় ঢাক বাজানো হত। এমনকি আজকের দিনেও সন্ধিপূজার সময়ে সবাই একটু ব্যস্ত হয়ে ওঠেন, কারণ এই পুজোই মায়ের প্রধান পুজো, তাই কেউই এই পুজোর আয়োজনে কোনো ফাঁক রাখতে চান না। দুর্গোৎসব হল ব্রহ্মান্ডব্যাপী মাতৃশক্তির আরাধনা, অশুভশক্তির বিনাশ করে

"দুর্গা পূজার মহাঅষ্টমীর পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্র "

দেবীর সামনে স্নান করে শুদ্ধ আসনে পূর্ব বা দেবীর সম্মুখে বসতে হয় |

* আচমন :- বাঁ হাতে জল নিয়ে ডান হাতের সমস্ত আঙ্গুলের অগ্রভাগ বাঁ হাতের জলে ডুবিয়ে মুখে 3 /1 বার ছিটাতে হয় |
নমঃ বিষ্ণুঃ নমঃ বিষ্ণু নমঃ বিষ্ণ্

* বিষ্ণুস্মরণ :- হাত জোরকরে -
নমঃ অপবিত্রঃ পবিত্রো বা সর্বাবস্থাং গতো হপি বা | যঃ স্মরেত্ পুন্ডরীকাক্ষং সবাহ্যাভ্যন্তরঃ শুচিঃ ||
নমঃ সর্বমঙ্গলমঙ্গল্যং বরেণ্যং বরদং শুভম্ | নারায়ণং নমস্কৃত্য সর্বকর্ম্মাণি কারয়েত্ ||

*আসন শুদ্ধি :- আসনের সামনে ডান হাতের মধ্যমার সাহায্যে জল দিয়ে একটি ত্রিকোণ [ব] আঁকতে হয় . তার উপর একটি ফুলদিয়ে বলতে হয় " নমঃ আধারশক্তয়ে কমলাসনায় নমঃ "
তারপর জোড়হাত করে এই মন্ত্রটি বলতে হয় - " নমঃ পৃথ্বি ত্বয়া ধৃতা লোকা দেবী ত্বং বিষ্ণুণা ধৃতা | ত্বঞ্চ ধালয় মাং নিত্যং পবিত্রং কুরু চাসনম্ ||
সম্মুখে পূজিতদেবতা শ্রী দুর্গায়ৈ নমঃ
* নারায়ণাদির অর্চনা :-
এতে গন্ধপুষ্পে নমঃ নারায়ণায় নমঃ ,
এতে গন্ধপুষ্পে নমঃ শ্রীগুরবে নমঃ ,
এতে গন্ধপুষ্পে নমঃ গণেশায় নমঃ ,
এতে গন্ধপুষ্পে নমঃ দুর্গায়ৈ নমঃ ,
এতে গন্ধপুষ্পে নমঃ শিবায় নমঃ ,
এতে গন্ধপুষ্পে নমঃ লক্ষ্মীদেবৈ নমঃ ,
এতে গন্ধপুষ্পে নমঃ সরস্বতৈ নমঃ ,
এতে গন্ধপুষ্পে নমঃ কার্ত্তিকায় নমঃ ,
এতে গন্ধপুষ্পে নমঃসর্বদেবদবীভ্যোনম

* গুরু পূজা :- এতে গন্ধপুষ্পে নমঃ শ্রী গুরবে নমঃ ( অথবা পঞ্চপোচারে - গন্ধ . .পুষ্প . ধূপ .দীপ . নৈবেদ্য পূজা করতে পারো )
* জপ :- নিজ নিজ গুরু মন্ত্র জপ 10/ 28 বার
জপসর্মপন :- হাতে এক গন্ডুষ জল নিয়ে - নমঃ গুহ্যাতিগুহ্যগোপত্রী ত্বং গৃহণাস্মত্ কৃতং জপম্ | সির্দ্ধিভবতু মে দেবী তত্প্রসাদাত্ সুরেশ্বরী ||
* গুরুপ্রনাম :- অখন্ডমন্ডলাকারং ব্যাপ্তংযেন চরাচরম্ | তত্পদং দর্শিতং যেন তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ ||
অজ্ঞলী:
* অষ্টমী :- (1) নমঃ মহিষগ্নি মহামায়ে চামুন্ডে মুন্ডমালিনি | আয়ুরারোগ্য বিজয়ং দেহি দেবী নমোস্তুতে ||
(2) নমঃ সৃষ্টিস্তিতিবিনাশানাং শক্তিভূতে সনাতনি | গুণাশ্রয়ে গুণময়ে নারায়ণি নমোস্তু তে ||
(3) নমঃ শরণাগতদীর্নাত পরিত্রাণপরায়ণে | সর্বস্যাতিহরে দেবী নারায়ণি নমোস্তু তে ||

এষ সচন্দন-পুষ্পবিল্বপত্রাঞ্জলিঃ নমঃ দক্ষযঞ্জ বিনাশিন্যে মহাঘোরায়ৈ যোগিনী কোটিপরিবৃতায়ৈ ভদ্রকাল্যৈ ভগবত্যৈ দুর্গায়ৈ নমঃ ||
* প্রণাম মন্ত্র :- জয়ন্তী মঙ্গলা কালী ভদ্রকালী কপালিনী | দুর্গা শিবা ক্ষমা ধাত্রী স্বাহা স্বধা নমোস্তু তে ||

সন্ধিপূজা
প্রচন্ড শত্রুতা থেকে মুক্তি পেতে দূর্গাপুজোয় সন্ধিপূজোর ব্রত পালন করুন। ‘ওঁ কালী করাল বদনা বিনিক্রান্তসিপাশিনী। বিচিত্রখট্টাঙ্গীধরা নরমালা বিভূষণা। দ্বীপর্ন্মপরিধানা শুস্কমাংসতিভৈরবা। অতি বিস্তারবদনা জিহ্বাললনাভীষণা। নিমগ্মারক্তনয়না নাদাপুরিতদিঙ্খুখা’। এই মন্ত্রে মায়ের পুজো করুন। কর্পূর আরতি করুন। সাধ্যমতো পুজো দিন।

মন্ত্র: এতে গন্ধপুস্পে ঔঁ এতেভ‍্য অষ্টোত্তর শতসংখ‍্যক দীপেভ‍্য নমঃ।এতে গন্ধপুস্পে অষ্টোত্তর শতসংখ‍্যক পদ্মঃ ঔঁ হ্রীং শ্রীং চামুন্ডায়ৈ নমঃ

* প্রনাম মন্ত্র :- সর্বস্বরূপে সর্বেশে সর্বশক্তিসমন্বি তে | ভয়েভ্যস্ত্রাহি নো দেবি দুর্গে দেবি নমোস্তু তে ||

জপ করবেন:(গ্ৰহপীড়া থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য) দূং দূর্গে দূর্গে রক্ষনী স্বাহা হ্রীং দূর্গায় নমঃ ১০৮ বার।

যথাশক্তি জপ করিয়া পূজা সমর্পণ করে“ওঁ মন্ত্রহীনং ক্রিয়াহীনং তক্তিহীনং সুরেশ্বরি । ঘৎ পূজিতং ময়া দেবি পরিপূর্ণং তদস্থ মে । উ গ্রহীতুং শীৰ্ব্বদং পুজাং মর্ত্যমণ্ডলসংস্থিতাম। চণ্ডিকে স্বাং নমাম্যম্ভ স্বয়মধ্যং

সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks




Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201023224134

Friday, October 23rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

বিংশতরী দশা বিচার বৃহস্পতি ও শনির

বিংশতরী দশা বিচার বৃহস্পতি ও শনির

শুভ শুক্রবার

আজকের প্রতিবেদন বিংশতরী দশা বিচার বৃহস্পতি ও শনির

*বৃহস্পতির মহাদশা ১৬ বৎসর*

পূর্ণবসু ৭, বিশাখা১৬, পূর্বভাদ্রপদ ২৫ ----- এই তিনটি নক্ষত্রের যে কোনো একটিতে জন্মগ্রহণ করলে প্রথমেই বিংশত্তরীমতে বৃহস্পতির দশা ভোগ হয়। জন্মকালীন রাশিচক্রে বৃহস্পতি গ্রহটি শুভ অবস্থায় থাকলে বা বলবান হলে সম্মান , সৌভাগ্য, আনন্দ , স্ত্রী সুখ , সন্তানসুখ, রাষ্ট্রীয় মর্যাদা লাভ , পারিবারিক অনান্দানুষ্ঠান ইত্যাদি নানা বিধ শুভফল লাভ হয়।
যদি বৃহস্পতি নিচস্থ , পাপগ্রহযুক্ত, দুঃস্থানগত, অশুভ সমন্ধে আবদ্ধ হয় তাহলে উপরোক্ত। নানাবিধ বিষয়ে অশুভ বা বিপরীত ফলদান করে।।
*শনির মহাদশা ১৯ বৎসর*

পুষ্যা ৮, অনুরাধা ১৭, উত্তরভাদ্রপদ ২৬ ---- এই তিনটি নক্ষত্রের যে কোন একটিতে জন্মগ্রহণ করলে প্রথমেই বিংশত্তরীমতে শনির দশা ভোগ করতে হয়।
জন্মকালীন রাশিচক্রে শনি গ্রহটি বলবান ও শুভ হলে সৎকীর্তি , ধনলাভ , বিদ্যায় যশ , রাষ্ট্রীয় সম্মান,নানা বিধ শুভ ফল দান হয়।
যদি শনি গ্রহ নিচস্থ , অস্তগত হয় তাহলে উপরোক্ত বিষয়ে অশুভফল দান করে। এইরূপ শনি পারিবারিক শোক, দুঃখ, অস্ত্রাঘাত, স্থাননাশ, রাজদণ্ড ইত্যাদি অশুভ ফলও দিয়ে থাকে।।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201023070224

Thursday, October 22nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

বিংশতরী দশা বিচার মঙ্গল ও রাহুর

বিংশতরী দশা বিচার মঙ্গল ও রাহুর

সুপ্রভাত
আজকের প্রতিবেদন বিংশতরী দশা বিচার মঙ্গল ও রাহুর।

*মঙ্গলের মহাদশা ৭ বৎসর*
মৃগশিরা ৫, চিত্রা ১৪, ধনিষ্ঠা ২৩ --- এই তিনটি নক্ষত্রের যে কোনোটিতে জন্মগ্রহণ করলে বিংশত্তরী মতে মঙ্গলের মহাদশা প্রথমেই ভোগ করতে হয়।
জন্মকালীন রাশিচক্রে মঙ্গল গ্রহটি বলবান ও শুভ হলে রাজমর্যাদা, পরাক্রম বৃদ্ধি, ভূমি বা গৃহ লাভ ,ভ্রাতৃসুখ ইত্যাদি শুভফলদায়ক হয়।
মঙ্গল নিচস্থ , পাপগৃহগত, পাপগ্রহযুক্ত হলে উপরোক্ত বিষয়ে খারাপ ফল লাভ হয়।

*রাহুর মহাদশা ১৮ বৎসর*

আদ্রা ৬, স্বাতী ১৫, শতভিষা ২৪ --- এই তিন নক্ষত্রের যে কোনোটিতে জন্ম গ্রহন করলে বিংশত্তরী রাহুর দশা প্রথমেই ভোগ করতে হয়।
সাধারণভাবে রাহুর দোষ অধিকাংশ ক্ষেত্রে শরীরের কষ্ট,আকস্মিক দুর্ঘটনা, অর্থনাশ, বিষক্রিয়া, অস্ত্রাঘাত ইত্যাদি না না অশুভ ফল দান করে।
তবে রাহু যদি শুভ দৃষ্টি যুক্ত হয় ,কেন্দ্রে, একাদশে, শুভ রাশিস্থ হয় তবে এই দশায় সুখ, সম্পদ বৃদ্ধি , সম্মান,প্রতিষ্ঠা , গৃহে অনান্দানুষ্ঠান ইত্যাদি নানা বিষয়ে শুভ ফল লাভ করা যায়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201022091059

Wednesday, October 21st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে বিংশতরী দশা বিচার ,আজকে রবি ও চন্দ্র

জোতিষ শ্রাস্ত্রে বিংশতরী দশা বিচার ,আজকে রবি ও চন্দ্র

শুভ বুধবার

*বিংশত্তরী মহাদশা ফল*
আজ রবি ও চন্দ্র দিলাম

রবির মহাদশা ৬ বৎসর

কৃত্তিকা ৩, উত্তফাল্গুনী ১২ বা উত্তরাষাড়া ২১ --- এই তিন নক্ষত্রের মধ্যে যে কোনো একটিতে জন্মগ্রহণ করলে বিংশত্তরী মতে রবির মহাদশা প্রথমেই ভোগ করতে হয়।
জন্মকালীন রাশিচক্রে রবি বলবান ও শুভ হলে রবির দশায় সম্মান বৃদ্ধি , সাফল্য , রাষ্ট্রীয় মর্যাদা , বাহন লাভ ইত্যাদি শুভফল প্রদান করে।
নিচস্থ বা দুঃস্থানগত বা পাপগ্রহযুক্ত হলে বিপরীত ফল বা অশুভ ফল দান করে। অশুভ রবিতে অর্থ নাশ ও পিতার মৃত্যুশোক সম্ভবনা থাকে।

*চন্দ্রের মহাদশা ১০ বৎসর*

রোহিনী ৪, হস্তা ১৩, বা শ্রবনা ২২ ---- এই তিন নক্ষত্রের মধ্যে যে কোনো একটিতে জন্মগ্রহণ করলে বিংশত্তরী মতে চন্দ্রের মহাদশা প্রথমেই ভোগ করতে হয়।
জন্মকালীন রাশিচক্রে বলবান এবং শুভ চন্দ্রে মাতৃসুখ, গৃহসুখ, শুভ কর্মানুষ্ঠান, স্ত্রীলাভ, পুত্রলাভ, সৌভাগ্য বৃদ্ধি, হয়। চন্দ্র দুর্বল বা অশুভ হলে বিপরীত ফল লাভ হয়। অপবাদ বা দুর্নাম হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201021061754

Thursday, October 15th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

মৃত্যু ও জোতিষ

মৃত্যু ও জোতিষ

শুভ বৃহস্পতিবার

আপনাদের ভালো লাগবে পোস্ট টি মন দিয়ে পরবেন, আর যে ক দিন বাঁচবেন সে কয়দিন শুভ কর্ম ও সৎচিন্তা মধ্যে থাকুন।এই লেখা মহালয়া থেকে আজ পর্যন্ত লিখে পোস্ট করলাম।ভালো লাগলে মন্তব্য করুন।ও প্রচুর শেয়ার করুন।

****** আজকের প্রতিবেদন মৃত্যু****(পূনঃপ্রচার)

অনবরত পরিবর্তনশীল নশ্বর সংসারে সকলই অনিশ্চিত, কেবল মৃত্যুই নিশ্চিত। ছায়া যেমন বস্তুর অনুগামী, মৃত্যুও তেমনি দেহীর সঙ্গী।
গীতায় ভগবানের উক্তি-
" জাতস্য হি ধ্রুবো মৃত্যুর্ধ্রুবং জন্ম মৃতস্য চ ।
তস্মাদপরিহার্যেহর্থে ন ত্বং শোচিতুমর্হসি " ২য় অধ্যায়: শ্লোক- ২৭
জন্মগ্রহণ করলে মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী। মৃত্যুর হাত হতে পরিত্রাণ লাভের উপায় নাই। মৃত্যু কাহাকেও উপেক্ষা করে না। অগণ্য গণ্য পরিবেষ্টিত লোক সংহারকারী বিবিধ অস্ত্র-শস্ত্র সমন্বিত সম্রাট হতে বৃক্ষতলবাশী ছিন্নকন্তা-সম্বল ভিখারী পর্যন্ত সকলকেই একদিন মৃত্যুমুখে পতিত হতে হবে।

কর্ম্মক্ষেত্রে সংসারের কোন কার্য্যের বা কোন বিষয়ের স্থিরতা ও নিশ্চয়তা নাই; কিন্তু মৃত্যু নিশ্চয়ই হবে। মৃত্যুর মত অবশ্যম্ভাবী নিশ্চয়তা আর কিছুতেই নাই। প্রাতঃ কালে সূর্য্যদয় হলে সূর্য্যাস্ত যেমন অবশ্যম্ভাবী; দিবা অবসানে রাত্রি যেমন নিত্য সংঘটিত হতেছে, তেমনি জন্মগ্রহণ করলে মৃত্যু হবেই। শারীরিক বলবীর্য, ধন-জন, সম্পদ, মান, গৌরব, প্রতাপ ও প্রভূত্ব প্রভৃতি সর্ব গর্ব মৃত্যুর নিকট খর্ব্ব হবে। শাস্ত্রে পাওয়া যায় যে, সত্যযুগ হতে কলিযুগ পর্যন্ত ৭ জন মৃত্যুকে উপেক্ষা করে অমর হয়েছেন। যথা- “অশ্বত্থামা, বলির্ব্যাস, হনুমানঞ্চ, বিভীষণ, কৃপে পরশুরাম সপ্তাতে চিরজীবিন;”। অর্থাৎ অশ্বত্থামা, পাতালব্ধ বলিরাজ, ব্যাসদেব, হনুমান, বিভীষণ, কৃপাচার্য্য- এই ৭ জন চিরজীবি বলে শাস্ত্রে উক্ত আছে এবং জন্মতিথি পূজার সময় এই ৭ নামের উল্লেখ করা হয়।

এই ৭ জন ব্যাতীত এই মর জগতে অমর কেহই নাই। অবশ্য যোগ সাধন ও অন্যান্য ক্রিয়ানুষ্ঠান দ্বারা দীর্ঘজীবন লাভ করা যায় সত্য; কিন্তু জন্মগ্রহণ করলে আজ হোক কিংবা দশ বৎসর পরেই হোক সকলেরই সেই শমন ভবনে যেতে হবে। মৃত্যু অনিবার্য্য এবং সকলেই যেমন মৃত্যুর অধীন, তেমনি মত্যুর অবধারিত কাল নেই। মায়া মমতাহীন নির্দ্দয় মৃত্যুর সময় অসময় নাই, কালাকাল বিচার নাই। মৃত্যু কাহারও সুবিধা-অসুবিধা দেখে না, কারো উপরোধ অনুরোধ শুনে না, কারো ভালো-মন্দ চিন্তা করে না, কারো দুঃখ-কষ্ট বুঝে না। মৃত্যু কারো নিকট পূজা অর্চ্চনা চাহে না- কারো তোষামোদ কি কোন প্রকার প্রলোভনে ভুলে না, কারো রূপ-গুণ, ধন মান গৌরবের প্রতি দৃকপাত করে না।

মৃত্যু বয়সের অপেক্ষা করে না, সাংসারিক কার্য়্য সম্পন্নের অসম্পূর্ণতা ভাবে না, কখন কোন অজ্ঞাত প্রদেশ হতে অলক্ষিতে এসে আপন করে লয়। ঐ দেখ বিধবা যুবতী ৪/৫ টি শিশু লয়ে দুর্দ্দশায় দিশেহারা নিরাশা নীরে নিমগ্ন এবং লন্ড ভন্ড হয়ে চক্ষুর জলে বক্ষ ভাসাচ্ছে .....তখন আমরা ঐ মৃত ব্যক্তির গুনের বিচার করি,কখনও কখনও আমরা এতটাই দূঃখী হয় যে জীবনের ভূল গুলো দেখতে, কিন্তু তাকে আর খুঁজে পায় না।

মৃত্যুর পরে যেভাবে পরিবর্তিত হয় আত্মা ---- শ্রীমৎ ভগবৎ গীতা অনুসারে

কর্মের আক্ষরিক অর্থ হল কার্য, ক্রিয়া অথবা করণ এবং বলা যেতে পারে এটি হল "কারণ এবং করণের (কার্যের) নৈতিক ধর্ম"। উপনিষদ্ মতে একজন মানুষ (অর্থাত্‍ জীবত্মা) সংস্কার (লব্ধ জ্ঞান) অর্জন করে তার শারিরীক ও মানসিক কর্মের মধ্যে দিয়ে। মানুষের মৃত্যুর পর সমস্ত সংস্কারগুলি যথাযথ ভাবে তার লিঙ্গ-শরীরে (যে শরীর রক্ত-মাংসের শরীর থেকে সুক্ষ অথচ আত্মার থেকে স্থূল) বিদ্যমান থাকে এবং পরজন্মে তার সুনির্দিষ্ট কক্ষপথ তৈরী করে। সুতরাং, একটি সর্বজনীন, নিরপেক্ষ, এবং অব্যর্থ কর্মের ধারণা মানুষের পুনর্জন্মলাভের সঙ্গে সঙ্গে তার ব্যক্তিত্ব, বৈশিষ্ট্য, এবং পরিবার সম্পর্কিত ধারণার সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি ও ভাগ্য প্রভৃতি ধারণাগুলিকে কর্ম একত্রে সংযুক্ত করেছে।
কার্য, কারণ, জন্ম, মৃত্যু এবং পুনর্জন্মের বৃত্তাকার পরম্পরাই হল সংসার। দেহধারণ এবং কর্মফল ধারণা সম্পর্কে হিন্দুধর্মে দৃঢ়-প্রতিজ্ঞ চিন্তার প্রকাশ দেখা যায়। শ্রীমদ্ভগ্বতগীতায় বলা হয়েছে --
-
বাসাংসি জীর্ণানি যথা বিহায়
নবানি গৃহ্নাতি নরোহপরাণি।
তথা শরীরাণি বিহায় জীর্ণা
ন্যন্যানি সংযাতি নবানি দেহী। -- (শ্রীমদ্ভগ্বতগীতা, দ্বিতীয় অধ্যায়, ২২)
-
[ব্যখ্যা: মানুষ যেমন জীর্ণ-শীর্ণ পুরোনো বস্ত্রগুলি ত্যাগ করে অন্য নতুন বস্ত্র গ্রহণ করে, সেইরূপ জীবাত্মা পুরোনো শরীর ত্যাগ করে অন্য নতুন শরীর গ্রহণ করে। (শ্রীমদ্ভগ্বতগীতা, দ্বিতীয় অধ্যায়, ২২)]
-
যেখানে সংসার ক্ষণিকের আনন্দ দেয়, যা মানুষকে আরেকটি বিনাশশীল শরীর পরিগ্রহ করতে উত্সাহী করে। সেখানে মোক্ষ এই সংসারের গণ্ডী থেকে মুক্ত হয়ে চির আনন্দ ও শান্তির বিশ্বাস প্রদান করে। হিন্দুধর্মের বিশ্বাস যে অনেকগুলি জন্মান্তরের পর অবশেষে জীবাত্মা মহাজাগতিক আত্মায় (ব্রহ্ম/পরমাত্মা) মিলিত হতে ব্যাকুল হয়।
জীবনের চরম লক্ষ্যকে (চরম লক্ষ্য বলতে এখানে মোক্ষ অথবা নির্বাণ অথবা সমাধি) বিভিন্ন ভাবে বোঝানো হয়েছে: যেমন ঈশ্বরের সঙ্গে একাত্মতার বোধ; যেমন ঈশ্বরের সঙ্গে অবিছ্যেদ্য সম্পর্কের বোধ; যেমন সমস্ত বস্তুর সম্পর্কে অদ্বৈত বোধ; যেমন আত্ম বিষয়ক বিশুদ্ধ নিস্বার্থতা ও জ্ঞান; যেমন নিখুঁত মানসিক শান্তিলাভ; এবং যেমন পার্থিব বাসনার থেকে অনাসক্তি বোধ। এই ধরনের উপলব্ধি মানুষকে সংসার এবং পুনর্জন্মের বন্ধন থেকে মুক্ত করে। আত্মার অবিনশ্বরতায় বিশ্বাস থাকার ফলে, মৃত্যুকে পরমাত্মার তুলনায় নেহাত্‍ই তুচ্ছ মনে হয়। অতঃপর, একজন ব্যক্তি যার কোন ইচ্ছা বা উচ্চাকাঙ্ক্ষা বাকি নেই এবং জীবনের কোন দায়িত্বই বাকি নেই অথবা একটিও রিপু দ্বারা আক্রান্ত নয়, সে প্রায়োপবেশন (যার আক্ষরিক অর্থ হল মৃত্যু কামনায় উপবাসের মাধ্যমে দেহত্যাগ) দ্বারা মৃত্যুকে আলিঙ্গন করতে পারে।

মৃত্যুর সময় কি ভাববেন ?
গীতায় ৮/৬ নং শ্লোকে ভগবান বলেছেন,
''দেহ ত্যাগ করার সময় যেভাবে ভাবিত
হয়ে একজন চিন্তা করে , পরবর্তী জীবনে
নিঃসন্দেহে সেই ভাব সম্পন্ন দেহ সে
প্রাপ্ত হবে''।
যদি কেউ মনে করে যে মৃত্যুর সময়
ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণকে স্মরণ না করে , অন্য
কোন বিষয় যথা, পিতা - মাতা , স্ত্ৰী -
পুত্ৰ - কন্যা বা জড় বিষয় চিন্তা করলে
একই গতি হবে তা ঠিক নয় ।
উক্ত শ্লোকে তা প্ৰতিপন্ন হয়নি । মৃত্যুর
সময় কেউ যদি তার স্ত্রীকে চিন্তা
করতে করতে দেহ ত্যাগ করে , তবে সে
একটি স্ত্ৰীদেহ প্ৰাপ্ত হবে , তা
মনুষ্যকুলে হোক বা অন্য নিম্ন -
যোনিভূক্ত কুলেই হোক না কেন , সেটি
প্ৰকৃতির তিনটি গুণের প্রভাব অনুযায়ী
নিধারিত হয়।
১) যারা সত্বগুনসম্পন্ন, মৃত্যুর পর
স্বৰ্গলোক বা তার উপরে ব্ৰহ্মালোকে
দেহ লাভ করতে পারে ।
২) যারা রজোগুণ - সম্পন্ন অবস্থায়
দেহত্যাগ করে , তারা এই পৃথিবীতে
মানবদেহ লাভ করতে পারে ।
৩)যারা তমোগুণে অবস্থিত হয়ে দেহ
ত্যাগ করে , তারা আশি লক্ষ নিন্ম
যোনিসম্পন্ন দেহ প্ৰাপ্ত হয় ।
কারও যদি মাংসাহারে আসক্তি
থাকে , তা হলে মানব শরীরে সে আর
কতটুকুই রক্ত-মাংস খেতে পারে , ফলে
তার পিপাসা নিবারিত হয় না।
সুতরাং , উপরোক্ত গীতার শ্লোক
অনুযায়ী ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণের বহিরঙ্গা
মায়াশক্তি বা জড়া প্ৰকৃতি তাকে
পরবতী জীবনে এমন একটি উপযুক্ত শরীর
প্রদান করবে , যাতে সে প্রচুর পরিমাণে
মাংস আহার করতে পারে । হয়ত সে
একটি বাঘ বা সিংহের দেহ লাভ করতে
পারে ।
তেমন, কেউ যদি বলশালী মোটা
হওয়ার বাসনা করে তা হলে সে একটি
হাতির দেহ লাভ করতে পারে ।
এভাবেই একজন ব্যক্তি তার সারা
জীবনের কৰ্ম ও চিন্তা অনুযায়ী ''মৃত্যুর
সময়'' সেই বিশেষ বিষয়টিই স্মরণ করে ,
যার প্রতি সে সারা জীবনে
বিশেষভাবে অনুরক্ত বা আসক্ত ছিল ।
কেউ যদি তার গৃহের প্ৰতি অত্যন্ত
আসক্ত হয় , তা হলে মৃত্যুর পর সে তার
গৃহে একটি আরশোলা , ইদুর বা বিড়াল
হয়ে জন্মগ্ৰহণ করতে পারে ।
কেউ যদি তার চেয়ারের প্রতি আসক্ত
হয় , অৰ্থাৎ যে চেয়ারে বসে সে
কৰ্মজীবনে বড় বড় পদমৰ্যাদা লাভ
করেছে , সে হয়ত মৃত্যুর পর সেই চেয়ারেই
একটি ছারপোকা হয়ে জন্মগ্ৰহণ করতে
পারে । মানুষ এভাবেই কৰ্মফল অনুযায়ী
উন্নত বা নিম্নদেহ লাভ করে ।
অথাৎ , সারাটা জীবনে অত্যন্ত আসক্ত
হয়ে মানুষ যে জিনিসটি লাভ করা বা
সদা-সর্বদা জল্পনা - কল্পনা বা মন করে ,
মৃত্যুর সময়ে সে তাই স্মরণ করলে সে
অনুরুপ দেহ প্ৰাপ্ত হবে । একেই বলে
কৰ্মচক্ৰ অৰ্থাৎ জন্ম , মৃত্যু , জরা,
ব্যাধির মাধ্যমে চুরাশি লক্ষ যোনিতে
পরিভ্ৰমণ।
তাই ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন,
'' অন্তকালে চ মামেব স্মরন্মুক্তা
কলেবরম,
যঃ প্রয়াতি স মদ্ভাবং যাতি নাস্ত্যত্র
সংশয়ঃ''। ৮/৫
অনুবাদঃ ''মৃত্যুকালে দেহত্যাগের সময়ে
যে আমাকে স্মরণ করে , সে তৎক্ষণাৎ
আমার ভাব প্ৰাপ্ত হয় , এতে কোন সন্দেহ
নেই''।
এটিই হচ্ছে যথাৰ্থ পরীক্ষায় উত্তীৰ্ণ
হওয়ার অৰ্থাৎ মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তে ভগবান
শ্ৰীকৃষ্ণকে স্মরণ করার উপদেশ।
ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণকে মৃত্যুর পূৰ্ব মুহূর্তে
কে স্মরণ করতে পারে ?
উত্তর, কৰ্মী , জ্ঞানী এমন কি
যােগীরাও মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তে ভগবান
শ্ৰীকৃষ্ণকে স্মরণ করতে পারে না ।
একমাত্ৰ সম্পূৰ্ণরুপে শরণাগত শুদ্ধ ভক্তই
মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তে ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণের
সচ্চিদানন্দময় দিব্যরুপকে স্মরণ করতে
পারেন ।
কারও হৃদয়ে বিন্দুমাত্ৰ জড় কামনা -
বাসনা থাকা পৰ্যন্ত সে মৃত্যুর সময়ে
ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণকে স্মরণ করতে পারে না
। যিনি তাঁর মনসহ সমগ্ৰ ইন্দ্ৰিয়গুলিকে
সম্পূৰ্ণকাপে সারা জীবন ভগবান
শ্ৰীকৃষ্ণের সেবায় নিযুক্ত করেছেন ,
তিনিই একমাত্ৰ সমগ্ৰ জড় কলুষ থেকে
মুক্ত হতে পারেন ।
শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু বলেছেন, এই জড়
কলুষ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য একমাত্ৰ
পন্থা যুগধৰ্ম হরিনাম মহামন্ত্ৰ কীৰ্তন
করা,
''হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে'' ৷
সুতরাং , আমাদের সকলের কৰ্তব্য
মানব - জীবনের এই অপূৰ্ব সুযোগটি গ্ৰহণ
করা , যাতে মৃত্যুর সময়ে ভগবান,
শ্ৰীকৃষ্ণকে স্মরণ করে আমরা চিন্ময়
ভগবৎ রাজ্যে ফিরে যেতে পারি।।
হরেকৃষ্ণ।।
যারা তা জীবন দশায় বলে না,ইশ্বর সেই সময় ও ঐ মৃত ব‍্যক্তির পাশে থাকে,আর শবদেহ বহন কারীদের মুখ দিয়ে বলায় "বল হরি হরিবল" যাতে তার পাপ ৫০% কমে ।বাকীটা পরজন্মে কর্মফল হিসাবে ভোগ করে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201015072240

Sunday, October 11th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

প্রেম-ভালোবাসা ও জোতিষ ২য় পর্ব

প্রেম-ভালোবাসা ও জোতিষ ২য় পর্ব

শুভ শনিবার

**জন্মছকে আপনার প্রেম - ভালোবাসা কেমন?
জ্যোতিষিক দৃষ্টিতে তার স্থায়িত্ব ও প্রতিবিধান**(দ্বিতীয় পর্ব)

প্রেমের সূচনা বন্ধুত্ব থেকে হয়। বন্ধুত্ব আসে বুধ থেকে। কেতু করে গোপন সম্পর্ক । আমি এ নিয়ে অনেক প্রতিবিধান লিখেছি
যদি জন্মছকে বুধ ও কেতু ১,৫, ৯, ৭,১১ ,১২ তবে জীবনে প্রেম আসবেই।
প্রেম ভালোবাসা জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।
আসুন আজকে দ্বিতীয় পর্বে কিছু আলোচনা করি।

১. চন্দ্র +রাহু শুভ প্রেম কিন্তু অত্যন্ত মতান্তর ঘটে রাহুর অন্তর্দশায়।

২. চন্দ্র +বুধ অত্যন্ত শুভ সমন্বয় তাদের প্রেম বিবাহ অবধি এগোয় ও মাঙ্গলিক দোষ না থাকলে দাম্পত্য সুখ বজায় থাকে।

৩. বুধ +শুক্র =শুভ ,মিথুন রাশির জাতক জাতিকা অত্যন্ত শুভ ফল পায়।

৪. রাহু +শুক্র +মঙ্গল =অশুভ। দাম্পত্য সুখ বিঘ্নিত হয়।

৫. দ্বিতীয় ,চতুর্থ, সপ্তম, ও দ্বাদশ ঘরে পীড়িত শুক্র অবস্থান করলে দাম্পত্য জীবনে অর্থনৈতিক সমস্যা, শিক্ষাগত কারণেও, আয় ব্যয় ইত্যাদি কারণে অশান্তি বৃদ্ধি পায়।

৬. শুক্র, মঙ্গল, কেতু, চন্দ্র: পরকীয়ার কারণে দাম্পত্য জীবন ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। ডিভোর্স হওয়ার সম্ভবনা থাকে।

৭)*** শুক্র নিচস্থ হওয়া শুভ লক্ষণ নয়। যদি সপ্তমপতি শুক্র হয় এবং তা নিচস্থ ও বক্রী হয় তাহলে তার প্রতিবিধান আবশ্যক

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201011211420

Thursday, October 8th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

প্রেম- ভালোবাসা ও জোতিষ ১ ম পর্ব

প্রেম- ভালোবাসা ও জোতিষ ১ ম পর্ব

শুভ বৃহস্পতিবার

আজকের প্রতিবেদন টি মোনযোগ সহকারে পড়বেন।ভালো লাগলে সকলেই কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

**জন্মছকে আপনার প্রেম - ভালোবাসা কেমন?
জ্যোতিষিক দৃষ্টিতে তার স্থায়িত্ব ও প্রতিবিধান**১মপর্ব

প্রেমের সূচনা বন্ধুত্ব থেকে হয়। বন্ধুত্ব আসে বুধ থেকে। কেতু করে গোপন সম্পর্ক । আমি এ নিয়ে অনেক প্রতিবিধান লিখেছি।

যদি জন্মছকে বুধ ও কেতু ১,৫, ৯, ৭,১১ ,১২এ অবস্থান করে তবে জীবনে প্রেম আসবেই।

কয়েকটি সূত্র
১. প্রেম ও বিবাহের স্থান পঞ্চম ও সপ্তম। যদি পঞ্চম পতি সপ্তম স্থানে ও সপ্তম পতি পঞ্চম স্থানে অবস্থান করে তবে প্রেম করে বিবাহের সম্ভবনা প্রবল। উভয় ক্ষেত্রে যদি কোনো পাপ গ্রহের দৃষ্টি না থাকে বা সংযুক্তি না থাকে তবে এই প্রেম বিবাহ অবধি স্থায়িত্ব রাখে।

২. শুক্র ও চন্দ্র একত্রে লগ্নের সপ্তমে অবস্থান করলে প্রেম থেকে সম্পর্ক বিবাহ অবধি এগোয়।জন্মছকে প্রেম ভালোবাসা একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র।
৩. অষ্টম স্থান শারীরিক চাহিদা পূরণ করে। যদি পঞ্চম স্থানে অষ্টম পতি ও অষ্টম স্থানে পঞ্চমপতি থাকে। তবে এই বিবাহ কে অত্যন্ত অশুভ বলে বিবেচনা করা হয়।
৪. শুক্র ও মঙ্গল একত্রে থাকলে প্রেম ঘটে। কিন্তু শুক্র ও মঙ্গল শত্রু হওয়ায় এই প্রেমে প্রতারিত হওয়ার সম্ভবনা থাকে।

এবার আসুন কিছু অতি প্রয়োজনীয় জ্যোতিষিক সংযোগ যা প্রেম ও ভালোবাসার ক্ষেত্রে অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে।

১)বুধ +কেতু =এই প্রেম প্রতারণার সম্ভাবনা বেশি

২. বুধ+ কেতু +শুক্র সত্যিকারের প্রেম তা থেকে বিবাহ। বিবাহ স্থায়ী হয়।

৩. চন্দ্র + বুধ = এই প্রেমে অপবাদ আসবেই।

৪. শুক্র +রাহু = এই সংযোগ অতি অশুভ । একাধিক প্রেমে জড়িয়ে যাওয়া, অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক , প্রতারণার কারণে আইনি সমস্যা দেখা যায়।

৯. শুক্র + রাহু+ কেতু = এই সংযোগটিও অশুভ। চরিত্রহীন যোগ ও ম্লেচ্ছ যোগ তৈরি হয়। কুণ্ডলীতে এমন যোগ থাকলে তার প্রতিবিধান আবশ্যক

*প্রেমে সফলতার জন্য প্রতিবিধান*
১. চন্দ্রের বীজমন্ত্র : ঔঁ ঐং ক্লীং সোমায় ১০৮ বার সন্ধায়।
২. শুক্রের বীজমন্ত্র : ঔঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায় ১০৮ শোবার সময়
৩. কেতুর বীজমন্ত্র : ঔঁ হ্রীং ঐং কেতবে।১০৮স্নান বার করে।
৪.সাদা, কালো, ধূসর বর্ণের পোশাক পড়বে ।
৫. ৬ মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করবে।
৬. মা ভুবনেশ্বরী বীজমন্ত্র ঔঁ শাং মাতা ভূবনেশ্বরী ২৮ বার

পরপর্তী অংশ দেখুন দ্বিতীয় পর্বে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201008123441

Wednesday, October 7th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

কেতুর গোচর ২০২০ তে কুম্ভ ও মীন রাশির ফলাফল

কেতুর গোচর ২০২০ তে কুম্ভ ও মীন রাশির ফলাফল

সুপ্রভাত
আজকের প্রতিবেদন কেতুর গোচর ২০২০ তে কুম্ভ ও মীন রাশির ফলাফল ।

https://youtu.be/Ch-IuiAbDPw

*কেতুর গোচর 2020*

হিন্দু জ্যোতিষ অনুসারে, এটি একটি অবরোহী লুনার নোড। পুরাণ অনুসারে, ইহা স্বরভানু নামক এক অসুরের কর্তিত ধড়; সমুদ্র মন্থনের সময় ভগবান বিষ্ণু আপন সুদর্শন চক্রের মাধ্যমে এর মুন্ড ছিন্ন করে দেন। বৈদিক জ্যোতিষশাস্ত্রে, একে নবগ্রহের মধ্যে একটি স্থান দেওয়া হয়েছে। এটি একটি ছায়া গ্রহ।
23 সেপ্টেম্বর, 2020 সকাল: 08:20 তে কেতু রাশি পরিবর্তন করেছে। আর বৃশ্চিক রাশিতে প্রবেশ করেছে। বছরের শেষ পর্যন্ত কেতু বৃশ্চিক রাশিতেই গোচর করবে।কেতু সর্বদা রাহুর মতো চলাফেরা করে।
কেতুর গতি সর্বদা বক্রী ।
কেতুর প্রভাবে দুর্ঘটনা ,চর্ম, জরায়ু, মূত্রথলি, মেয়েলী রোগ, মানসিক দুশ্চিন্তা ও দরিদ্রতা দেখা যায়। ভালো কিছু দিক রয়েছে সেগুলি হলো কর্মে উন্নতি ,ধার্মিক মনোভাবাপন্ন, রাজ ক্ষমতা ইত্যাদি প্রদান করে। কেতুর নিম্ন মিথুন রাশি, তুঙ্গ ক্ষেত্র ধনু রাশি, ও মূল ত্রিকোণ ক্ষেত্র সিংহ রাশি।

তাই আসুন জেনে নেওয়া যাক কেতুর গোচর 2020 সালে বিভিন্ন রাশির চিহ্নগুলিতে কী প্রভাব ফেলবে।
আজ আমি কুম্ভ ও মীন রাশি নিয়ে আলোচনা করবো।
*কুম্ভরাশি*

কুম্ভরাশির অধিপতি শনি। কেতুর গোচর কুম্ভরাশির দশম স্থানে। শনির সাথে কেতুর সম্পর্ক শত্রুতার। এই গোচর কালে এই রাশির জাতক জাতিকা নিম্নলিখিত শুভাশুভ ফল পাবে।
১. শরীর ও মন ভালো যাবে না।
২. ধনভাব শুভ।
৩. ভ্রাতা ভগ্নীর সাথে সম্পর্ক ভালই যাবে।
৪. মা বাবার শরীর নিয়ে দুশ্চিন্তা বাড়বে।
৫. শিক্ষা এই সময়টা বাঁধা প্রাপ্ত হবে।
৬. সন্তান নিয়ে দুশ্চিন্তা বাড়বে।
৭. গুপ্তশত্রু থাকার সম্ভাবনা কম।
৮. আইনি সমস্যা দেখা যেতে পারে।
৯. বিবাহ শুভ। দাম্পত্য অশান্তি বাড়বে।
১০. ব্যবসা এই সময়টা ভালো যাবে না।
১১. কর্মক্ষেত্র শুভাশুভ।
১২. ভাগ্য বাঁধা প্রাপ্ত হবে।
১৩. চোট, আঘাত দুর্ঘটনা থেকে সাবধান।
১৪. ব্যয় বৃদ্ধি পাবে।
১৫. প্রেমে বাঁধা আসার সম্ভবনা রয়েছে। সম্পর্কে মনোমালিন্য বাড়বে।
১৬. রাগ, জেদ , ক্রোধ থেকে সাবধান। এই গোচর কালে আপনার ক্রোধ বৃদ্ধির সম্ভবনা রয়েছে। সেজন্য অনেক সমস্যায় পড়তে হতে পারে।

প্রতিবিধান:

১.শনির বীজমন্ত্র:ঔঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়ঃ ১০৮ বার

২. দক্ষিনা কালী মাতার পূজা দিতে পারেন।

৩. শনিবার নিরামিষ আহার করলে ভালো।

শুভ রং - নীল।

শুভ সংখ্যা-- ৮
*মীন*

কেতুর গোচর মীন রাশির নবম স্থানে। মীনরাশির অধিপতি বৃহস্পতি। কেতুর সাথে বৃহস্পতির সম্পর্ক না বন্ধুত্বের না শত্রুতার।
এই গোচর কালে এই রাশির জাতক জাতিকা নিম্নলিখিত শুভাশুভ ফল পাবে।
১. শরীর ও মন মোটের উপর শুভ।
২. ধনস্থান অত্যন্ত শুভ।
৩. ভ্রাতা ভগ্নীর সাথে সম্পর্কে মনমালিন্য বাড়তে পারে ।
৪. মা বাবার শরীর ও মন ভালো যাবে না।
৫. শিক্ষা অত্যন্ত শুভ।
৬. সন্তান ভাগ্য শুভ।
৭. বিবাহ এই গোচরে হবার সম্ভবনা কম। দাম্পত্য কলহ হতে পারে।
৮. lower abdomen এর রোগ , মেদ বাড়তে পারে, ব্যাথা, বাত জনিত রোগ ,অম্বল ,চর্মরোগে ভুগতে পারে।
৯. ভাগ্য শুভ।
১০. কর্ম শুভ।
১১. আয় এই গোচরে একটু কমে যেতে পারে। রাহু ও বৃহস্পতির অন্তর্দশায় আয় কমে যাবে।
১২. ব্যয় অত্যাধিক ভাবে বৃদ্ধি পাবে।

১৩. প্রেমিক/ প্রেমিকার সাথে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে তবে রাগ ঝগড়া ইত্যাদি এড়িয়ে চলা ভালো।

*প্রতিবিধান* :
বৃহস্পতির বীজমন্ত্র: ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ১০৮ বার
শুভ বর্ন- হলুদ
শুভ সংখ্যা-- ৩

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201007141917

Wednesday, October 7th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

কেতুর গোচর ২০২০ তে ধনু ও মকর রাশির ফলাফল

কেতুর  গোচর ২০২০ তে  ধনু ও মকর রাশির ফলাফল

সুপ্রভাত
আজকের প্রতিবেদন কেতুর গোচরে( ২০২০)ধনু ও মকর রাশির ফলাফল।

*কেতুর গোচর 2020*

হিন্দু জ্যোতিষ অনুসারে, এটি একটি অবরোহী লুনার নোড। পুরাণ অনুসারে, ইহা স্বরভানু নামক এক অসুরের কর্তিত ধড়; সমুদ্র মন্থনের সময় ভগবান বিষ্ণু আপন সুদর্শন চক্রের মাধ্যমে এর মুন্ড ছিন্ন করে দেন। বৈদিক জ্যোতিষশাস্ত্রে, একে নবগ্রহের মধ্যে একটি স্থান দেওয়া হয়েছে। এটি একটি ছায়া গ্রহ।
23 সেপ্টেম্বর, 2020 সকাল: 08:20 তে কেতু রাশি পরিবর্তন করেছে। আর বৃশ্চিক রাশিতে প্রবেশ করেছে। বছরের শেষ পর্যন্ত কেতু বৃশ্চিক রাশিতেই গোচর করবে।কেতু সর্বদা রাহুর মতো চলাফেরা করে।
কেতুর গতি সর্বদা বক্রী ।
কেতুর প্রভাবে দুর্ঘটনা ,চর্ম, জরায়ু, মূত্রথলি, মেয়েলী রোগ, মানসিক দুশ্চিন্তা ও দরিদ্রতা দেখা যায়। ভালো কিছু দিক রয়েছে সেগুলি হলো কর্মে উন্নতি ,ধার্মিক মনোভাবাপন্ন, রাজ ক্ষমতা ইত্যাদি প্রদান করে। কেতুর নিম্ন মিথুন রাশি, তুঙ্গ ক্ষেত্র ধনু রাশি, ও মূল ত্রিকোণ ক্ষেত্র সিংহ রাশি।

তাই আসুন জেনে নেওয়া যাক কেতুর গোচর 2020 সালে বিভিন্ন রাশির চিহ্নগুলিতে কী প্রভাব ফেলবে।
আজ আমি ধনু ও মকর রাশি নিয়ে আলোচনা করবো।
*ধনুরাশি*
কেতুর গোচর ধনু রাশির দ্বাদশ স্থানে। ধনু রাশির অধিপতি বৃহস্পতি। কেতুর সাথে বৃহস্পতির সম্পর্ক সম। এই গোচরকালে এই রাশির জাতক জাতিকা নিম্ন লিখিত শুভাশুভ ফল পাবে।
১. শরীর ও মন শুভ।
২. ধনস্থান অত্যন্ত শুভ।
৩. ভ্রাতা ভগ্নীর সাথে সম্পর্ক আরো ভালো হবে। মনোমালিন্য থাকলে তা দূর হবে।
৪. মা বাবার শরীর ভালো না যাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।
৫. শিক্ষা শুভ। উচ্চশিক্ষার যোগ রয়েছে।
৬. সন্তান ভাগ্য শুভ।
৭. বিবাহ শুভ।
৮. প্রেমের সম্পর্ক ভালো যাবে না
৯. আইনি সমস্যা থাকলে তা মিটে যাবে।
১০. ধার্মিক ও আধ্যাত্মিক ভাব বৃদ্ধি পাবে। সবসময় সৎ কার্য ও সৎ কর্মে মন থাকবে।যা এই রাশির জাতক জাতিকে সব দিক দিয়ে ভালো রাখবে।
১১. ভাগ্য শুভ।
১২. কর্ম শুভ।
১৩. আয় শুভ।
১৪. ব্যয় সাধারণ।

*প্রতিবিধান* :
১. বৃহস্পতির বীজমন্ত্র: ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ১০৮ বার

২. তিনমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করুন।

৩. মা তারার আরাধনা ও পূজা করতে পারেন।

শুভ বর্ন: হলুদ
শুভ সংখ্যা: ৩
*মকর রাশি*

কেতুর গোচর মকর রাশির একাদশ স্থানে।
মকর রাশির অধিপতি শনি। শনির সাথে কেতুর সম্পর্ক শত্রুতার। এই গোচকালে নিম্নলিখিত শুভাশুভ ফল গুলি পাওয়া যাবে।
১. শরীর ও মন শুভ।
২. ধনস্থান শুভ।
৩. ভ্রাতা ভগ্নীর সাথে দূরত্ব সৃষ্টি হতে পারে।
৪. মা বাবার শরীর ও মন ভালো যাবে না।
৫. সন্তান ভাগ্য শুভ।
৬. গুপ্ত শত্রু থাকবে।
৭. শিক্ষা বাঁধা প্রাপ্ত হতে পারে।
৮. বিভিন্ন দিক দিয়ে অমনোযোগী হয়ে উঠবেন সেজন্য কটূক্তির শিকার হতে পারেন।
৯. বিতর্ক এড়িয়ে চলুন।
১০. দাম্পত্য অশান্তি হতে পারে।
১১. প্রেমে বাধা।
১২. ভাগ্য শুভ।
১৩. কর্ম শুভ।
১৪. আয় শুভ।
১৫. ব্যয় সাধারণ।

প্রতিবিধান:
শনির বীজমন্ত্র:ঔঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়ঃ ১০৮ বার নীল রঙের পোশাক পরে সন্ধ্যায়।

২. শনি বার নিরামিষ ভোজন করে গ্রহরাজ মন্দিরে পূজা দিতে পারেন।

শুভ বর্ণ;: নীল
শুভ সংখ্যা: ৮.

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201007141628

Wednesday, October 7th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

কেতুর গোচর ২০২০ তে তুলা ও বৃশ্চিক রাশির ফলাফল

কেতুর গোচর ২০২০ তে  তুলা ও বৃশ্চিক রাশির ফলাফল

শুভ সোমবার
কেতুর গোচর ২০২০ তে তুলা ও বৃশ্চিক রাশির ফলাফল।
*কেতুর গোচর 2020*

হিন্দু জ্যোতিষ অনুসারে, এটি একটি অবরোহী লুনার নোড। পুরাণ অনুসারে, ইহা স্বরভানু নামক এক অসুরের কর্তিত ধড়; সমুদ্র মন্থনের সময় ভগবান বিষ্ণু আপন সুদর্শন চক্রের মাধ্যমে এর মুন্ড ছিন্ন করে দেন। বৈদিক জ্যোতিষশাস্ত্রে, একে নবগ্রহের মধ্যে একটি স্থান দেওয়া হয়েছে। এটি একটি ছায়া গ্রহ।
23 সেপ্টেম্বর, 2020 সকাল: 08:20 তে কেতু রাশি পরিবর্তন করেছে। আর বৃশ্চিক রাশিতে প্রবেশ করেছে। বছরের শেষ পর্যন্ত কেতু বৃশ্চিক রাশিতেই গোচর করবে।কেতু সর্বদা রাহুর মতো চলাফেরা করে।
কেতুর গতি সর্বদা বক্রী ।
কেতুর প্রভাবে দুর্ঘটনা ,চর্ম, জরায়ু, মূত্রথলি, মেয়েলী রোগ, মানসিক দুশ্চিন্তা ও দরিদ্রতা দেখা যায়। ভালো কিছু দিক রয়েছে সেগুলি হলো কর্মে উন্নতি ,ধার্মিক মনোভাবাপন্ন, রাজ ক্ষমতা ইত্যাদি প্রদান করে। কেতুর নিম্ন মিথুন রাশি, তুঙ্গ ক্ষেত্র ধনু রাশি, ও মূল ত্রিকোণ ক্ষেত্র সিংহ রাশি।

তাই আসুন জেনে নেওয়া যাক কেতুর গোচর 2020 সালে বিভিন্ন রাশির চিহ্নগুলিতে কী প্রভাব ফেলবে।
আজ আমি তুলা ও বৃশ্চিক রাশি নিয়ে আলোচনা করবো।
*তুলা রাশি*
কেতুর গোচর তুলা রাশির দ্বিতীয় স্থানে। তুলা রাশির অধিপতি শুক্র।শুক্রের সাথে কেতুর সম্পর্ক শত্রুতার।নিম্নলিখিত শুভাশুভ ফল প্রাপ্তি হবে।
১. শরীর ও মন ভালো যাবে না।
২. ধনভাব শুভাশুভ।
৩. ভ্রাতাভগ্নী স্থান শুভ।
৪. মা বাবার স্থান শরীর ভালো যাবে না।
৫. শিক্ষাস্থান শুভ।
৬. সন্তান ভাগ্য শুভ।
৭. বিবাহ এই গোচরে হবার সম্ভবনা কম।দাম্পত্য অশান্তি বাড়তে পারে।
৮. প্রেমের সম্পর্ক ভালো যাবে।
৯. আইনি জটিলতা থাকবে না।
১০. গাড়ি আস্তে চালান। চোট , আঘাত পাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।
১১. ভাগ্য শুভ।
১২. কর্ম শুভ।
১৩. আয় শুভ।
১৪. ব্যয় সাধারণ।

প্রতিবিধান:

১.শুক্রের বীজমন্ত্র: ঔঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায় ১০৮ বার

২. ভুবনেশ্বরী মন্ত্র: ঔঁ শাং মাতা ভূবনেশ্বরী ১০ বার

৩. ৬ মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করতে পারেন।

শুভ রং-- সাদা
শুভ সংখ্যা-- ৬
*বৃশ্চিক রাশি*

কেতুর গোচর বৃশ্চিক রাশির লগ্নে। বৃশ্চিক রাশির অধিপতি মঙ্গল।মঙ্গলের সাথে কেতুর সম্পর্ক মিত্রতার। নিম্নলিখিত শুভাশুভ ফল প্রাপ্তি ঘটবে।
১. শরীর ও মন ভালো যাবে না।
২. ধনভাব শুভ।
৩. ভ্রাতাভগ্নির সাথে মনমালিন্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
৪. মা বাবার স্থান শুভ
৫. শিক্ষা বাঁধা প্রাপ্ত হবে।
৬. সন্তান ভাগ্য শুভ।
৭. বিবাহ শুভ। দাম্পত্য সুখ বজায় থাকবে।
৮. মানসিক অসন্তুষ্টি বৃদ্ধি পাবে।
৯.প্রেমের সম্পর্ক ভালো যাবে।
১০. অযথা মাথাগরম করবেন না। মাথা ঠান্ডা করে কাজ করুন।
১১. কর্মক্ষেত্রে জটিলতা বাড়তে পারে।
১২. ভাগ্য শুভ।
১৩. আয় শুভ ।
১৪. ব্যয় অত্যধিক।

প্রতিবিধান:
১. মঙ্গলের বীজমন্ত্র: ঔঁ হূং শ্রীং মঙ্গলায় ১০৮ বার

২. নয় মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করতে পারেন।

শুভ বর্ন-- লাল
শুভ সংখ্যা-- ৯

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201007141322

Tuesday, October 6th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

কেতুর গোচর ২০২০তে সিংহ ও কন্যা রাশির ফলাফল

কেতুর গোচর ২০২০তে সিংহ ও কন্যা রাশির ফলাফল

শুভ শনিবার
আজকের প্রতিবেদন কেতুর গোচরে( ২০২০) সিংহ ও কন‍্যা রাশির ফলাফল।

*কেতুর গোচর 2020*
হিন্দু জ্যোতিষ অনুসারে, এটি একটি অবরোহী লুনার নোড। পুরাণ অনুসারে, ইহা স্বরভানু নামক এক অসুরের কর্তিত ধড়; সমুদ্র মন্থনের সময় ভগবান বিষ্ণু আপন সুদর্শন চক্রের মাধ্যমে এর মুন্ড ছিন্ন করে দেন। বৈদিক জ্যোতিষশাস্ত্রে, একে নবগ্রহের মধ্যে একটি স্থান দেওয়া হয়েছে। এটি একটি ছায়া গ্রহ।
23 সেপ্টেম্বর, 2020 সকাল: 08:20 তে কেতু রাশি পরিবর্তন করেছে। আর বৃশ্চিক রাশিতে প্রবেশ করেছে। বছরের শেষ পর্যন্ত কেতু বৃশ্চিক রাশিতেই গোচর করবে।কেতু সর্বদা রাহুর মতো চলাফেরা করে।

কেতুর গতি সর্বদা বক্রী ।
কেতুর প্রভাবে দুর্ঘটনা ,চর্ম, জরায়ু, মূত্রথলি, মেয়েলী রোগ, মানসিক দুশ্চিন্তা ও দরিদ্রতা দেখা যায়। ভালো কিছু দিক রয়েছে সেগুলি হলো কর্মে উন্নতি ,ধার্মিক মনোভাবাপন্ন, রাজ ক্ষমতা ইত্যাদি প্রদান করে। কেতুর নিম্ন মিথুন রাশি, তুঙ্গ ক্ষেত্র ধনু রাশি, ও মূল ত্রিকোণ ক্ষেত্র সিংহ রাশি।

তাই আসুন জেনে নেওয়া যাক কেতুর গোচর 2020 সালে বিভিন্ন রাশির চিহ্নগুলিতে কী প্রভাব ফেলবে।
আজ আমি সিংহ ও কন্যা রাশি নিয়ে আলোচনা করবো।
*সিংহ রাশি*

কেতুর গোচর সিংহ রাশির চতুর্থ স্থানে ।সিংহ রাশির অধিপতি রবি। রবির সাথে কেতুর সম্পর্ক শত্রুতার। এতে গ্রহণ দোষ তৈরি হয়।কেতুর এই গোচর কালে নিম্নলিখিত ফল গুলি পাওয়া যাবে।
১. শরীর ও মন ভালো যাবে না।
২. ধনভাব শুভ।
৩. ভ্রাতা ভগ্নীর সাথে সম্পর্ক ভালো থাকবে ।
৪. মা বাবার শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো যাবে না।
৫.শিক্ষা বাঁধা প্রাপ্ত হবে।
৬. গুপ্তশত্রু বৃদ্ধি পাবে।সে বিষয়ে সাবধান থাকতে হবে
৭.আপনি কোন মায়ার জালে ফেঁসে যেতে পারেন। সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন না।সেই জন্য নতুন বন্ধুত্ব অথবা প্রেমের সম্পর্কে যাওয়ার আগে ভাবতে হবে।
৮.দাম্পত্য অশান্তি ভুগতে পারেন।
৯. প্রেমে বাঁধা ও প্রতারিত হবার সম্ভাবনা রয়েছে।
১০. বিবাহ শুভ।
১১. কর্ম শুভ।
১২. আয় শুভ।
১৩. জমি সংক্রান্ত ব্যাপারে আপনি জড়িয়ে পড়তে পারেন।
১৪. সন্তান ভাগ্য শুভ।
১৫. ব্যয় সাধারণ।

প্রতিবিধান:
১. রবির বীজমন্ত্র: ঔঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায়: ১০০ বার

২.মঙ্গলবার লাল বস্ত্র পড়ে হনুমান মন্দিরে পুজো দিন।হনুমান চল্লিশা পাঠ করতে পারেন।

শুভ বর্ন: লাল

শুভ সংখ্যা:১,৫
*কন্যারাশি*

কেতুর গোচর কন্যারাশির তৃতীয়স্থানে ।কন্যা রাশির অধিপতি বুধ । বুধের সাথে কেতুর সম্পর্ক সম।
নিম্নলিখিত শুভাশুভ ফল প্রাপ্তি হবে।
১. শরীর মন ভালো যাবে না।
২. ধনস্থান শুভ
৩. ভ্রাতা ভগ্নী স্থান শুভাশুভ
৪. মা বাবার শরীর ভালো যাবে।
৫. শিক্ষা শুভাশুভ। উচ্চশিক্ষায় বাধা ।
৬. গুপ্ত শত্রু থাকবে।
৬. সন্তান স্থান শুভ।
৭. দাম্পত্য অশান্তি থাকবে ও প্রেমের সম্পর্ক ভালো যাবে না।
৮. চাকরি পরিবর্তনের জন্য তাড়াহুড়ো করবেন না।
৯.গাড়ি আস্তে চালাতে হবে চোট আঘাত পাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।
১০. এই গোচরে বিশেষত কেতুর দশা অন্তর দশা ভোগ করলে একাধিক বার ভাগ্যহানি ও চেষ্টায় অসফল হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে।মানসিক অবসাদ ভোগ করতে হতে পারে।
১১. কর্ম শুভ ।
১১. আয় শুভাশুভ।
১২. ব্যয় সাধারণ।
১৩. মানসিক দুশ্চিন্তা ও মানসিক অশান্তি থাকবে।

*প্রতিবিধান*
১.বুধের বীজমন্ত্র---ঔঁ স্ত্রীং শ্রীং বুধায় ১০৮ বার

২. পূর্ণিমাতে নারায়ণ পূজা ও দরিদ্র নারায়ণের সেবা করলে জাতক/ জাতিকা অনেকটা ভালো থাকবে সব দিক দিয়ে।
৩. পাঁচ মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করা যেতে পারে।
শুভ বর্ণ-- সবুজ,লাল
শুভ সংখ্যা --৫।

Click here...........for details.............

https://youtu.be/96gm3V2FEjg

আপনি কি জানতে চান ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201006065246

Friday, October 2nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

কেতুর গোচর২০২০তে মিথুন ও কর্কট রাশির ফলাফল

কেতুর গোচর২০২০তে  মিথুন ও কর্কট রাশির ফলাফল

সুপ্রভাত
আজকের প্রতিবেদন কেতুর গোচরে মিথুন ও কর্কট রাশির ফলাফল।

*কেতুর গোচর 2020*
হিন্দু জ্যোতিষ অনুসারে, এটি একটি অবরোহী লুনার নোড। পুরাণ অনুসারে, ইহা স্বরভানু নামক এক অসুরের কর্তিত ধড়; সমুদ্র মন্থনের সময় ভগবান বিষ্ণু আপন সুদর্শন চক্রের মাধ্যমে এর মুন্ড ছিন্ন করে দেন। বৈদিক জ্যোতিষশাস্ত্রে, একে নবগ্রহের মধ্যে একটি স্থান দেওয়া হয়েছে। এটি একটি ছায়া গ্রহ।
23 সেপ্টেম্বর, 2020 সকাল: 08:20 তে কেতু রাশি পরিবর্তন করেছে। আর বৃশ্চিক রাশিতে প্রবেশ করেছে। বছরের শেষ পর্যন্ত কেতু বৃশ্চিক রাশিতেই গোচর করবে।কেতু সর্বদা রাহুর মতো চলাফেরা করে।

কেতুর গতি সর্বদা বক্রী ।
কেতুর প্রভাবে দুর্ঘটনা ,চর্ম, জরায়ু, মূত্রথলি, মেয়েলী রোগ, মানসিক দুশ্চিন্তা ও দরিদ্রতা দেখা যায়। ভালো কিছু দিক রয়েছে সেগুলি হলো কর্মে উন্নতি ,ধার্মিক মনোভাবাপন্ন, রাজ ক্ষমতা ইত্যাদি প্রদান করে। কেতুর নিম্ন মিথুন রাশি, তুঙ্গ ক্ষেত্র ধনু রাশি, ও মূল ত্রিকোণ ক্ষেত্র সিংহ রাশি।

তাই আসুন জেনে নেওয়া যাক কেতুর গোচর 2020 সালে বিভিন্ন রাশির চিহ্নগুলিতে কী প্রভাব ফেলবে।
আজ আমি মিথুন ও কর্কট রাশি নিয়ে আলোচনা করবো।
: *মিথুন রাশি*
কেতুর গোচর মিথুন রাশির ষষ্ঠ স্থানে ।মিথুন রাশির অধিপতি বুধ। বুধের সাথে কেতুর সম্পর্ক না বন্ধুত্বের না শত্রুতার। কেতুর এই গোচর কালে নিম্নলিখিত ফল গুলি পাওয়া যাবে।
১. শরীর ও মন শুভ।
২. ধনভাব অত্যন্ত শুভ।
৩. ভ্রাতা ভগ্নীর সাথে সম্পর্ক ভালো থাকবে।
৪. মা বাবার শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো যাবে না।
৫.শিক্ষা বাঁধা প্রাপ্ত হবে।
৬. গুপ্তশত্রু বৃদ্ধি পাবে।সে বিষয়ে সাবধান থাকতে হবে
৭. বিতর্ক এড়িয়ে চলুন।
৮. আপনার আচরনে অন্য মানুষ বিরক্ত অথবা আঘাত পেতে পারে।
৯. প্রেমে বাঁধা ও প্রতারিত হবার সম্ভাবনা রয়েছে।
১০. বিবাহ শুভ।
১১. কর্ম শুভ।
১২. আয় শুভ।
১৩. হঠাৎ করে অর্থপ্রাপ্তির সুযোগ রয়েছে।
১৪. ব্যয় সাধারণ।

প্রতিবিধান:
১. বুধের বীজমন্ত্র: ঔঁ স্ত্রীং শ্রীং বুধায় ১০৮ বার

২. অশ্বগন্ধের মূল ধারণ করা যেতে পারে।
৩. প্রতি সোমবার শিব লিঙ্গে জল ঢালা উচিত।
শুভ বর্ন: সবুজ,লাল
শুভ সংখ্যা: ১,৫।

*কর্কট রাশি*
কেতুর গোচর কর্কট রাশির পঞ্চম স্থানে। কর্কট রাশির অধিপতি চন্দ্র।
চন্দ্রের সাথে কেতুর সম্পর্ক মিত্রতার।এই গোচরকালে নিম্নলিখিত ফলগুলি পাওয়া যাবে।
১. শরীর ও মন ভালো যাবে না।
২. ধনস্থান শুভ
৩. ভ্রাতা ভগ্নীর সাথে সম্পর্ক ভালো থাকবে।
৪. মা বাবার শরীর ও মন ভালো যাবে না। মা বাবাকে নিয়ে দুশ্চিন্তা বাড়বে।
৫. শিক্ষা শুভ।
৬. সন্তান নিয়ে দুশ্চিন্তা থাকবে।
৭. গুপ্তশত্রু থাকার সম্ভবনা রয়েছে।
৮. বিবাহ এই গোচরে না হবার সম্ভবনা রয়েছে।
৯. দাম্পত্য অশান্তি বাড়বে।
১০.প্রেমে বাঁধা আসতে পারে।
১১. ভাগ্য শুভাশুভ।
১২. মানসিক অবসাদ থাকবে।
১৩. কর্ম শুভ।
১৪. আয় শুভ।
১৫. ব্যয় অত্যধিক।

প্রতিবিধান
১.চন্দ্রের বীজমন্ত্র:ঔঁ ঐং ক্লীং সোমায়,১০৮ বার
২. নয় মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করা যেতে পারে।
৩. ভগবান শিবের আরাধনা করতে পারেন।
শুভ রং--কালো
শুভ সংখ্যা--২

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201002085345

Thursday, October 1st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

কেতুর গোচর ২০২০ তে মেষ ও বৃষরাশির ফলাফল

কেতুর গোচর ২০২০ তে মেষ ও বৃষরাশির ফলাফল

সুপ্রভাত
*কেতুর গোচর 2020*

হিন্দু জ্যোতিষ অনুসারে, এটি একটি অবরোহী লুনার নোড। পুরাণ অনুসারে, ইহা স্বরভানু নামক এক অসুরের কর্তিত ধড়; সমুদ্র মন্থনের সময় ভগবান বিষ্ণু আপন সুদর্শন চক্রের মাধ্যমে এর মুন্ড ছিন্ন করে দেন। বৈদিক জ্যোতিষশাস্ত্রে, একে নবগ্রহের মধ্যে একটি স্থান দেওয়া হয়েছে। এটি একটি ছায়া গ্রহ।

23 সেপ্টেম্বর, 2020 সকাল: 08:20 তে কেতু রাশি পরিবর্তন করেছে। আর বৃশ্চিক রাশিতে প্রবেশ করেছে। বছরের শেষ পর্যন্ত কেতু বৃশ্চিক রাশিতেই গোচর করবে।কেতু সর্বদা রাহুর মতো চলাফেরা করে।

কেতুর গতি সর্বদা বক্রী ।
কেতুর প্রভাবে দুর্ঘটনা ,চর্ম, জরায়ু, মূত্রথলি, মেয়েলী রোগ, মানসিক দুশ্চিন্তা ও দরিদ্রতা দেখা যায়। ভালো কিছু দিক রয়েছে সেগুলি হলো কর্মে উন্নতি ,ধার্মিক মনোভাবাপন্ন, রাজ ক্ষমতা ইত্যাদি প্রদান করে। কেতুর নিম্ন মিথুন রাশি, তুঙ্গ ক্ষেত্র ধনু রাশি, ও মূল ত্রিকোণ ক্ষেত্র সিংহ রাশি।

তাই আসুন জেনে নেওয়া যাক কেতুর গোচর 2020 সালে বিভিন্ন রাশির চিহ্নগুলিতে কী প্রভাব ফেলবে।
আজ আমি মেষ ও বৃষ রাশি নিয়ে আলোচনা করবো।

*মেষ রাশি*

কেতুর গোচর মেষ রাশির অষ্টমে। মেষ রাশির অধিপতি মঙ্গল। মঙ্গলের সাথে কেতুর সম্পর্ক মিত্রতার। কেতুর এই গোচরকালে নিম্ন লিখিত ফল গুলি পাওয়া যাবে।

১. শরীর ও মন ভালো যাবে না।
২. ধন স্থান শুভাশুভ।
৩. ভ্রাতা ভগ্নী স্থান শুভ।
৪. মা বাবার শরীর ও মন ভালো যাবে না।
৫. শিক্ষা বাধাপ্রাপ্ত হবে।
৬. সন্তান অবাধ্য হয়ে উঠবে।
৭. দাম্পত্য অশান্তি দেখা যেতে পারে। মাথা ঠান্ডা রাখতে হবে সব বিষয়ে।
৮. প্রেমের সম্পর্ক ভালো যাবে।
৯ . আইনি সমস্যা দেখা যেতে পারে।
১০. চোট, আঘাত দুর্ঘটনা থেকে সাবধান।
১১. যেকোনো lower abdomen এর রোগ , পেটের রোগ, চর্ম রোগ, গুহ্য রোগ , অম্বল, গ্যাস ইত্যাদি রোগের সম্ভবনা রয়েছে।
১২. ভাগ্য শুভাশুভ।
১৩. কর্ম শুভ।
১৪. আয় শুভাশুভ।
১৫. ব্যয় অত্যাধিক।বিশেষ করে রোগের কারণে ব্যয় বৃদ্ধি পেতে পারে।

প্রতিবিধান:

১.মঙ্গলের বীজমন্ত্র:ঔঁ হূং শ্রীং মঙ্গলায় ১০৮ বার

২. মঙ্গলবার লাল পোশাক পড়ে হনুমান মন্দিরে পূজো দিতে পারেন।

শুভ বর্ণ: লাল
শুভ সংখ্যা: ৯
*বৃষরাশি*

কেতুর গোচর বৃষ রাশির সপ্তমে। বৃষ রাশির অধিপতি শুক্র। শুক্রের সাথে কেতুর সম্পর্ক শত্রুতার। কেতুর এই গোচর কালে নিম্নলিখিত ফল গুলি পাওয়া যাবে।

১. শরীর ও মন ভালো যাবে না।
২. ধনভাব শুভ।
৩. ভ্রাতা ভগ্নীর সাথে সম্পর্ক ভালো যাবে।
৪. মা বাবার শরীর মন ভালো যাবে।
৫. শিক্ষা শুভাশুভ।
৬.সন্তান ভাগ্য শুভ।
৭. বিবাহ এই গোচর কালে হবার সম্ভবনা কম।
৮. প্রেমের সম্পর্কে বাঁধা আসবে। প্রেমে প্রতারিত হবার সম্ভবনা রয়েছে। মাথা ঠান্ডা রাখুন ও এই সময় বিতর্ক এড়িয়ে চলায় ভালো।
৯. আইনি সমস্যা থাকলে তা মিটে যাবে।
১০. এই গোচরে ভাগ্যহানির সম্ভবনা রয়েছে।
১১. কর্ম শুভ।
১২ . আয় শুভ।
১৩. ব্যয় প্রয়োজনের তুলনায় বেশি।

প্রতিবিধান:
১. শুক্রের বীজমন্ত্র:ঔঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায় ১০৮ বার

২. সাদা পোষাক পড়ে শ্রী গণেশের আরাধনা করুন।ঔঁ বক্রতুন্ডায় হূং ২৮ বার

৩. গরীব মানুষকে যতটা পারবেন দান করুন।

শুভ বর্ণ: সাদা
শুভ সংখ্যা: ৬

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20201001085445

Wednesday, September 30th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

রাহুর গোচরে কুম্ভ ও মীন রাশির ফলাফল

রাহুর গোচরে কুম্ভ ও মীন রাশির ফলাফল

শুভ বুধবার

https://youtu.be/96gm3V2FEjg

রাহুর গোচরে কুম্ভ ও মীন রাশির ফলাফল।
রাহু ভোগবিলাস, ইন্দ্রিয়জ অনুভূতি, ঈর্ষা, লোভ,অসৎ কর্মে প্রবৃত্তি অশ্লীলতা, মন্দ কথা ,নীচ গতি ইত্যাদিতে রাহু বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে। রাহুর তুঙ্গ ক্ষেত্র মিথুন রাশি, নিম্নক্ষেত্র ধনু, আনন্দ ক্ষেত্র কুম্ভ।

রাহু রাশি পরিবর্তন করে ২৩ সেপ্টেম্বর ,২০২০ সকাল 8:20 মিনিটে মিথুন থেকে বৃষ রাশিতে গমন করেছে। বৃষ রাশিতে থাকবে দীর্ঘ 18 মাস । ওই দিন কেতুও তার রাশি পরিবর্তন করবে ধনু থেকে বৃশ্চিকে। কেতুর বিষয়ে আমি পরে আলোচনা করবো। এখন এই রাহুর গোচরে প্রতিটা রাশিভিত্তিক ফলাফল দেব। প্রতিদিন দুটি রাশি দেওয়া হবে । আজ কুম্ভ ও মীন নিয়ে রাশি আলোচনা করছি।

*কুম্ভরাশি*

কুম্ভরাশির অধিপতি শনি। রাহুর গোচর কুম্ভরাশির চতুর্থ স্থানে। শনির সাথে রাহুর সম্পর্ক বন্ধুত্বের। এই গোচর কালে এই রাশির জাতক জাতিকা নিম্নলিখিত শুভাশুভ ফল পাবে।
১. শরীর ও মন ভালো যাবে না।
২. ধনভাব শুভ।
৩. ভ্রাতা ভগ্নীর সাথে সম্পর্ক ভালই যাবে।
৪. মা বাবার শরীর নিয়ে দুশ্চিন্তা বাড়বে।
৫. শিক্ষা এই সময়টা বাঁধা প্রাপ্ত হবে।
৬. সন্তান নিয়ে দুশ্চিন্তা বাড়বে।
৭. গুপ্তশত্রু থাকার সম্ভাবনা কম।
৮. আইনি সমস্যা দেখা যেতে পারে।
৯. বিবাহ শুভ। দাম্পত্য অশান্তি বাড়বে।
১০. ব্যবসা এই সময়টা ভালো যাবে না।
১১. কর্মক্ষেত্র শুভাশুভ।
১২. ভাগ্য বাঁধা প্রাপ্ত হবে।
১৩. চোট, আঘাত দুর্ঘটনা থেকে সাবধান।
১৪. ব্যয় বৃদ্ধি পাবে।
১৫. প্রেমে বাঁধা আসার সম্ভবনা রয়েছে। সম্পর্কে মনোমালিন্য বাড়বে।

প্রতিবিধান:

শনির বীজমন্ত্র:ঔঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়ঃ ১০৮ বার

শুভ রং - নীল।
শুভ সংখ্যা-- ৮

*মীন*

রাহুর গোচর মীন রাশির তৃতীয় স্থানে। মীনরাশির অধিপতি বৃহস্পতি। রাহুর সাথে বৃহস্পতির সম্পর্ক না বন্ধুত্বের না শত্রুতার।
এই গোচর কালে এই রাশির জাতক জাতিকা নিম্নলিখিত শুভাশুভ ফল পাবে।
১. শরীর ও মন মোটের উপর শুভ।
২. ধনস্থান অত্যন্ত শুভ।
৩. ভ্রাতা ভগ্নীর সাথে সম্পর্কে মনমালিন্য বাড়তে পারে ।
৪. মা বাবার শরীর ও মন ভালো যাবে না।
৫. শিক্ষা অত্যন্ত শুভ।
৬. সন্তান ভাগ্য শুভ।
৭. বিবাহ এই গোচরে হবার সম্ভবনা কম। দাম্পত্য কলহ হতে পারে।
৮. lower abdomen এর রোগ , মেদ বাড়তে পারে, ব্যাথা, বাত জনিত রোগ ,অম্বল ,চর্মরোগে ভুগতে পারে।
৯. ভাগ্য শুভ।
১০. কর্ম শুভাশুভ।
১১. আয় এই গোচরে একটু কমে যেতে পারে। রাহু ও বৃহস্পতির অন্তর্দশায় আয় কমে যাবে।
১২. ব্যয় অত্যাধিক ভাবে বৃদ্ধি পাবে।

১৩. প্রেমিক/ প্রেমিকার সাথে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে তবে রাগ ঝগড়া ইত্যাদি এড়িয়ে চলা ভালো।

*প্রতিবিধান* :
বৃহস্পতির বীজমন্ত্র: ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ১০৮ বার

শুভ বর্ন- হলুদ
শুভ সংখ্যা-- ৩

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200930220718

Wednesday, September 30th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

রাহুর গোচরে ধনু ও মকর রাশির ফলাফল

রাহুর গোচরে ধনু ও মকর রাশির ফলাফল

আজকের প্রতিবেদন *রাহু* গোচরে ধনু ও মকর রাশির ফলাফল।

ভোগবিলাস, ইন্দ্রিয়জ অনুভূতি, ঈর্ষা, লোভ,অসৎ কর্মে প্রবৃত্তি অশ্লীলতা, মন্দ কথা ,নীচ গতি ইত্যাদিতে রাহু বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে। রাহুর তুঙ্গ ক্ষেত্র মিথুন রাশি, নিম্নক্ষেত্র ধনু, আনন্দ ক্ষেত্র কুম্ভ।

রাহু রাশি পরিবর্তন করে ২৩ সেপ্টেম্বর ,২০২০ সকাল 8:20 মিনিটে মিথুন থেকে বৃষ রাশিতে প্রবেশ করেছে। বৃষ রাশিতে থাকবে দীর্ঘ 18 মাস । ওই দিন কেতুও তার রাশি পরিবর্তন করবে ধনু থেকে বৃশ্চিকে। কেতুর বিষয়ে আমি পরে আলোচনা করবো। এখন এই রাহুর গোচরে প্রতিটা রাশিভিত্তিক ফলাফল দেব। প্রতিদিন দুটি রাশি দেওয়া হবে । আজ ধনু ও মকর রাশি নিয়ে আলোচনা করছি।

*ধনু*

রাহুর গোচর ধনু রাশির ষষ্ঠ স্থানে। ধনু রাশির অধিপতি বৃহস্পতি। রাহুর সাথে বৃহস্পতির সম্পর্ক না বন্ধুত্বের না শত্রুতার।
এই গোচর কালে এই রাশির জাতক জাতিকা নিম্নলিখিত শুভাশুভ ফল পাবে।
১. শরীর ও মন মোটের উপর শুভ।
২. ধনস্থান অত্যন্ত শুভ।
৩. ভ্রাতা ভগ্নী স্থান শুভ।
৪. মা বাবার স্থান ভালো।
৫. শিক্ষা অত্যন্ত শুভ।
৬. সন্তান ভাগ্য শুভ।
৭. বিবাহ শুভ । দাম্পত্য কলহ হতে পারে।
৮. lower abdomen এর রোগ ও চর্ম রোগে কষ্ট পেতে পারেন।
৯. ভাগ্য শুভ।
১০. কর্ম শুভ।
১১. আয় শুভ।
১২. ব্যয় সাধারণ।

*প্রতিবিধান* :

বৃহস্পতির বীজমন্ত্র: ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ১০৮ বার।

শুভ বর্ন- হলুদ
শুভ সংখ্যা-- ৩
*মকর*

রাহুর গোচর মকর রাশির পঞ্চম স্থানে।
মকর রাশির অধিপতি শনি। শনির সাথে রাহুর সম্পর্ক বন্ধুত্বের।এই গোচর কালে মকর রাশির জাতক জাতিকা নিম্নলিখিত শুভাশুভ ফল পাবে।
১. শরীর ও মন শুভ।
২. ধনস্থান শুভ।
৩. ভ্রাতা ভগ্নী স্থান শুভ নয়।
৪. মা বাবার মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো যাবে না
৫. শিক্ষা বাধাপ্রাপ্ত হবার সম্ভবনা।
৬. সন্তান ভাগ্য শুভ।
৭. গুপ্ত শত্রু বাড়তে পারে।
৮. বিবাহ শুভ। দাম্পত্য জীবনে সামান্য মনমালিন্য বাড়তে পারে।
৯. প্রেমে বাধা।
১০. ভাগ্য শুভ।
১১. কর্ম শুভ।
১৩. আয় শুভ।
১৪. ব্যয় সাধারণ।
প্রতিবিধান:

শনির বীজমন্ত্র: ঔঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়ঃ ১০৮ বার।

শুভ রং- নীল
শুভ সংখ্যা- ৮

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200930220442

Wednesday, September 30th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

রাহূর গোচরে তুলা ও বৃশ্চিক রাশির ফলাফল

রাহূর গোচরে তুলা ও বৃশ্চিক রাশির ফলাফল

শু শনিবার
রাহুর গোচরে তুলা ও বৃশ্চিক রাশির ফলাফল

রাহু ভোগবিলাস, ইন্দ্রিয়জ অনুভূতি, ঈর্ষা, লোভ,অসৎ কর্মে প্রবৃত্তি অশ্লীলতা, মন্দ কথা ,নীচ গতি ইত্যাদিতে রাহু বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে। রাহুর তুঙ্গ ক্ষেত্র মিথুন রাশি, নিম্নক্ষেত্র ধনু, আনন্দ ক্ষেত্র কুম্ভ।

রাহু রাশি পরিবর্তন করে ২৩ সেপ্টেম্বর ,২০২০ সকাল 8:20 মিনিটে মিথুন থেকে বৃষ রাশিতে প্রবেশ করেছে। বৃষ রাশিতে থাকবে দীর্ঘ 18 মাস । ওই দিন কেতুও তার রাশি পরিবর্তন করবে ধনু থেকে বৃশ্চিকে। কেতুর বিষয়ে আমি পরে আলোচনা করবো। এখন এই রাহুর গোচরে প্রতিটা রাশিভিত্তিক ফলাফল দেব। প্রতিদিন দুটি রাশি দেওয়া হবে । আজ তুলা ও বৃশ্চিক রাশি আলোচনা করছি।
*তুলা রাশি*

রাহুর গোচর তুলা রাশির অষ্টম স্থানে। তুলা রাশির অধিপতি শুক্র। শুক্রের সাথে রাহুর সম্পর্ক মিত্র।নিম্নলিখিত ফলগুলি পাওয়া যাবে এই গোচরকালে---
১. শরীর ও মন শুভ।
২. ধনস্থান শুভ।
৩. ভ্রাতা ভগ্নী স্থান শুভ।
৪. মা বাবার শরীর ও মন ভালো যাবে।
৫. শিক্ষা অতি শুভ। উচ্চশিক্ষার যোগ রয়েছে।
৬. সন্তান ভাগ্য শুভ।
৭. বিবাহ শুভ। দাম্পত্য শান্তি বজায় থাকবে। প্রেমের সম্পর্ক ভালো থাকবে।
৮. চোট , আঘাত পেতে পারেন।
৯. ভাগ্য শুভ।
১০. কর্ম শুভ।
১১. আয় শুভ।
১২. ব্যয় প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ।

প্রতিবিধান:
শুক্রের বীজমন্ত্র : ঔঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায় ১০৮ বার
শুভ বর্ন -- সাদা
শুভ সংখ্যা-- ৬

*বৃশ্চিক রাশি*

রাহুর গোচর বৃশ্চিক রাশির সপ্তম স্থানে। বৃশ্চিক রাশির অধিপতি মঙ্গল। মঙ্গলের সাথে রাহুর সম্পর্ক শত্রুতার।
এই গোচর কালে এইরাশির জাতক জাতিকা নিম্নলিখিত শুভাশুভ ফল পাবে।

১. শরীর ও মন ভালো যাবে না।
২. ধনভাব শুভ।
৩.ভ্রাতা ভগ্নী স্থান শুভাশুভ।
৪. মা বাবার শরীর মন ভালো যাবে না।
৫. শিক্ষা বাধা প্রাপ্ত হবে।
৬. সন্তান ভাগ্য শুভ।
৭. বিবাহ এই গোচর কালে হওয়ার সম্ভবনা কম।
৮. দাম্পত্য অশান্তি হতে পারে।
৯. প্রেমে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
১০. নানা কারণে প্রেমঘটিত সম্পর্ক ভেঙ্গে যাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।
১১. আইনি সমস্যা থাকতে পারে।
১২.একাধিকবার ভাগ্যহানি ঘটতে পারে।
১৩. কর্ম শুভা শুভ।
১৪. আয় শুভ।
১৫. ব্যয় অত্যধিক।

প্রতিবিধান:
মঙ্গলের বীজমন্ত্র: ঔঁ হূং শ্রীং মঙ্গলায় ১০৮ বার

শুভ বর্ণ: লাল
শুভ সংখ্যা: ৯

সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200930220118

Friday, September 25th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

রাহুর গোচরে সিংহ ও কন্যা রাশির ফলাফল ২০২০

রাহুর গোচরে সিংহ ও কন্যা রাশির ফলাফল ২০২০

শুভ শুক্রবার
আজকে রাহূর গোচরে সিংহ ও কন্যা রাশির গোচরগত ফলাফল।

ভোগবিলাস, ইন্দ্রিয়জ অনুভূতি, ঈর্ষা, লোভ,অসৎ কর্মে প্রবৃত্তি অশ্লীলতা, মন্দ কথা ,নীচ গতি ইত্যাদিতে রাহু বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে। রাহুর তুঙ্গ ক্ষেত্র মিথুন রাশি, নিম্নক্ষেত্র ধনু, আনন্দ ক্ষেত্র কুম্ভ।

রাহু রাশি পরিবর্তন করে ২৩ সেপ্টেম্বর ,২০২০ সকাল 8:20 মিনিটে মিথুন থেকে বৃষ রাশিতে প্রবেশ করেছে। বৃষ রাশিতে থাকবে দীর্ঘ 18 মাস । ওই দিন কেতুও তার রাশি পরিবর্তন করবে ধনু থেকে বৃশ্চিকে। কেতুর বিষয়ে আমি পরে আলোচনা করবো। এখন এই রাহুর গোচরে প্রতিটা রাশিভিত্তিক ফলাফল দেব। প্রতিদিন দুটি রাশি দেওয়া হবে । আজ সিংহ ও কন্যা রাশি আলোচনা করছি।

*সিংহ রাশি*
রাহুর গোচর সিংহ রাশির দশম স্থানে অর্থাৎ কর্মস্থানে। সিংহ রাশির অধিপতি রবি । রবির সাথে রাহুর অত্যন্ত খারাপ। এটা একটা গ্রহণ দোষ তৈরি করে। রাহুর এই গোচরে নিম্নলিখিত ফল গুলি পাওয়া যাবে---
১. শরীর মোটের উপর শুভ।
২. মানসিক দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ থাকবে।
৩. ধনস্থান শুভ।
৪. ভ্রাতাভগ্নি স্থান শুভ।
৫. মা বাবার মানসিক দুশ্চিন্তা বাড়বে।
৬. গুপ্ত শত্রু বাড়বে।
৭. প্রেমের সম্পর্ক ভালো কাটবে।
৮. দাম্পত্য অশান্তি বাড়বে।
৯. ভাগ্য বিপর্যয় ঘটতে পারে।
১০. আইনি ঝামেলা কমবে
১১. কর্মে জটিলতা দেখা দেবে।
১২. আয় শুভাশুভ।
১৩. ব্যয় বৃদ্ধি পাবে।
১৪)ধর্মে মতি থাকবে।

প্রতিবিধান :
সূর্যের বিজমন্ত্র: ঔঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায় ১০০ বার
শুভ বর্ন -- লাল
শুভ সংখ্যা --১
*কন্যারাশি*

রাহুর গোচর কন্যারাশির নবম স্থানে ।কন্যা রাশির অধিপতি বুধ । বুধের সাথে রাহুর সম্পর্ক সম।
নিম্নলিখিত শুভাশুভ ফল প্রাপ্তি হবে।
১. শরীর মন ভালো যাবে না।
২. ধনস্থান শুভ
৩. ভ্রাতা ভগ্নী স্থান শুভ।
৪. মা বাবার শরীর ভালো যাবে।
৫. শিক্ষা শুভ নয়। উচ্চশিক্ষায় বাধা ।
৬. গুপ্ত শত্রু থাকবে।
৬. সন্তান স্থান শুভ।
৭. দাম্পত্য অশান্তি থাকবে ও প্রেমের সম্পর্ক ভালো যাবে না।
৮. প্রেমে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা।
৯. আইনি সমস্যা বাড়বে।
১০. এই গোচরে বিশেষত রাহুর দশা অন্তর দশা ভোগ করলে একাধিক বার ভাগ্যহানি ও চেষ্টায় অসফল হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে।
১১. কর্ম এই গোচরে শুভ নয়।
১১. আয় সেরকম হবে না।
১২. ব্যয় সাধারণ।
১৩. মানসিক দুশ্চিন্তা ও মানসিক অশান্তি থাকবে।

*প্রতিবিধান*

বুধের বীজমন্ত্র---ঔঁ স্ত্রীং শ্রীং বুধায়
শুভ বর্ণ-- সবুজ,লাল
শুভ সংখ্যা -- ১, ৫।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200925082317

Thursday, September 24th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

রাহুর গোচরে মিথুন ও কর্কট রাশির ফলাফল ২০২০

রাহুর গোচরে মিথুন ও কর্কট রাশির ফলাফল ২০২০

শুভ বৃহস্পতিবার

https://youtu.be/Ilo35FMf71c

আজকের প্রতিবেদন: রাহুর গোচরে মিথুন ও কর্কট রাশির ফলাফল এই ফলাফল ১৮ মাস পর্যন্ত চলবে।

ভোগবিলাস, ইন্দ্রিয়জ অনুভূতি, ঈর্ষা, লোভ,অসৎ কর্মে প্রবৃত্তি অশ্লীলতা, মন্দ কথা ,নীচ গতি ইত্যাদিতে রাহু বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে। রাহুর তুঙ্গ ক্ষেত্র মিথুন রাশি, নিম্নক্ষেত্র ধনু, আনন্দ ক্ষেত্র কুম্ভ।

রাহু রাশি পরিবর্তন করে ২৩ সেপ্টেম্বর ,২০২০ সকাল 8:20 মিনিটে মিথুন থেকে বৃষ রাশিতে যাবে । আজ আমি মিথুন ও কর্কট রাশি নিয়ে আলোচনা করছি।

*মিথুন রাশি*

মিথুন রাশির অধিপতি বুধ।
বুধের সাথে রাহুর সম্পর্ক সম। রাহুর এই গোচরে রাহু নিজে মিথুন রাশি থেকে দ্বাদশ ঘরে থাকায় নিম্নলিখিত শুভাশুভ প্রভাব থাকবে---
১. শরীর ও মন মোটের উপর শুভ।
২. ধনস্থান নভেম্বর মাস থেকে শুভ।
৩. ভ্রাতাভগ্নি স্থান শুভ।
৪. মা বাবার স্থান শুভ হলেও শারীরিক পীড়া থাকবে।
৫. শিক্ষাক্ষেত্রে অগ্রগতি।
৬. গুপ্তশত্রু কমবে।
৭. বিবাহ অতি শুভ।তবে প্রেমের ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দেবে। অসবর্ন বিবাহের ক্ষেত্রে মিথুন রাশির জাতক জাতিকাদের যোটক বিচার আবশ্যক।
৮. ছোটখাটো দুর্ঘটনায় চোট পাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।
৯. ব্যবসায় সফলতা।
১০. কর্মজীবন শুভ। তবে নতুন চাকুরীর ক্ষেত্রে জটিলতা আছে।
১১. ভাগ্য শুভ।
১২. আয় শুভ। মার্চ-এপ্রিল মাসে আয় কমতে পারে।
১৩. ব্যয় অত্যধিক।
১৪. নেশাদ্রব্য সেবন থেকে সাবধান।
১৫. চোখের রোগ, চর্ম রোগ, শির: পীড়া ইত্যাদি বাড়বে।
১৬. আইনি জটিলতা থাকলে তা কেটে যাবে।

*প্রতিবিধান*
বুধের বীজমন্ত্র--ঔঁ স্ত্রীং শ্রীং বুধায় ১০৮ বার।

শুভ বর্ন-- সবুজ।
শুভ সংখ্যা- ৫।

*কর্কট রাশি*

কর্কট রাশির অধিপতি চন্দ্র। রাহুর সাথে চন্দ্রের সম্পর্ক অতি খারাপ। এটা একটা গ্রহণ দোষ তৈরি করে।রাহুর এই গোচরে কর্কট রাশি থেকে রাহু একাদশে রয়েছে।
নিম্নলিখিত ফল গুলি পাওয়া যাবে---
১. অত্যন্ত মানসিক দুশ্চিন্তা ও মানসিক কষ্টে ভোগ হবে এই গোচর কালে ।
২. ধনভাব শুভ।
৩. ভ্রাতা ভগ্নী স্থান শুভ।
৪. মা বাবার স্থান শুভ।
৫. শিক্ষা শুভ।
৬. সন্তান স্থান শুভ।
৭. দাম্পত্য অশান্তি ভোগ করতে হতে পারে।
৮. প্রেমে প্রতারিত হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।
৯. অযথা বদনাম হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
১০. বন্ধু দ্বারা অত্যন্ত বড় ক্ষতির আশঙ্কা। গুপ্ত শত্রুর বৃদ্ধি।
১১ . ব্যবসায় অসফলতা।
১২. আয় অশুভ।
১৩. কর্ম শুভাশুভ।
১৪. আইনি জটিলতা বৃদ্ধি পেতে পারে।

প্রতিবিধান
চন্দ্রের বীজমন্ত্র: ঔঁ ঐং ক্লীং সোমায় ১০৮ বার
শুভ বর্ন: কালো
শুভ সংখ্যা: 2

সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

শিক্ষায় সফলতার জন্য

https://youtu.be/Ilo35FMf71c



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200924184443

Thursday, September 24th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

রাহুর গোচরে মেষ,বৃষ রাশির ফলাফল ২০২০

রাহুর গোচরে মেষ,বৃষ রাশির ফলাফল ২০২০

শুভ মঙ্গলবার

আজকের প্রতিবেদন রাহুর গোচরে ২০২০ ,রাশিভিত্তিক ফলাফল।

রাহু ভোগবিলাস, ইন্দ্রিয়জ অনুভূতি, ঈর্ষা, লোভ,অসৎ কর্মে প্রবৃত্তি অশ্লীলতা, মন্দ কথা ,নীচ গতি ইত্যাদিতে রাহু বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে। রাহুর তুঙ্গ ক্ষেত্র মিথুন রাশি, নিম্নক্ষেত্র ধনু, আনন্দ ক্ষেত্র কুম্ভ।

রাহু রাশি পরিবর্তন করবে ২৩ সেপ্টেম্বর ,২০২০ সকাল 8:20 মিনিটে মিথুন থেকে বৃষ রাশিতে যাবে। বৃষ রাশিতে থাকবে দীর্ঘ 18 মাস । ওই দিন কেতুও তার রাশি পরিবর্তন করবে ধনু থেকে বৃশ্চিকে। কেতুর বিষয়ে আমি পরে আলোচনা করবো। এখন এই রাহুর গোচরে প্রতিটা রাশিভিত্তিক ফলাফল দেব। প্রতিদিন দুটি রাশি দেওয়া হবে । আজ মেষ ও বৃষ রাশি আলোচনা করছি

মেষ--- রাহুর গোচর মেষরাশির দ্বিতীয় স্থানে অর্থাৎ ধনস্থানে ।বৈদিক জ্যোতিষ অনুসারে একে রাহুর অশুভ গোচর মনে করা হয়।
১. এই রাশির জাতক জাতিকার অর্থনাশ হবে, অযথা বিতর্কে জড়িয়ে পড়বে, কুকর্মে লিপ্ত হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।

২. খেলাধুলার সাথে যুক্ত জাতক জাতিকারা সফল হবে, প্রশাসনিক কাজে যুক্ত থাকলে সমস্যা দেখা দেবে, ব্যবসায় যুক্ত থাকলে মন্দা দেখা দেবে।
৩. বিবাহিত জীবন সুখের হবে।
৪. সন্তান ক্ষেত্র শুভ।
৫.হঠাৎ করে লটারি পাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।
৬. ছোটখাটো দুর্ঘটনা থেকে সাবধান।
৭. বৃদ্ধ মা বাবার স্বাস্থ্য হানী ঘটতে পারে।
৮. শিক্ষাক্ষেত্রে শুভ ফল পাওয়া যাবে।
৯. প্রেমে প্রতারিত হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।
১০. আইনি সমস্যা থাকলে তা কেটে যাবে।
১১. ব্যায় অত্যধিক হারে বৃদ্ধি পাবে।
১২)কাল থেকে ১৮ মাস এই ফল ভোগ চলবে।
প্রতিবিধান: স্নানের পরে হনুমান চল্লিশা পাঠ
মঙ্গলের বীজমন্ত্র:ঔঁ হূং শ্রীং মঙ্গলায় ১০৮ বার
শুভ বর্ণ - লাল
শুভ সংখ্যা- ৯

: বৃষ রাশি: বৃষ রাশিতে রাহুর গোচর প্রথম ঘরে। এখানে জাতক জাতিকারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শুভ অশুভ মিশ্র ফল পাবে।

১. শিক্ষা ক্ষতিগ্রস্থ হবে।
২. শরীর ও মন ভালো যাবে না।
৩. একাধিক প্রেমে লিপ্ত ও প্রতারিত হবার সম্ভবনা রয়েছে।
৪. মা বাবার শরীর ভালো যাবে না।
৫.রাহুর অন্তর্দশার জাতক জাতিকার 31.01.2021 অবধি প্রচন্ড মানসিক চাপ যাবে।
৬. গুপ্ত শত্রু বৃদ্ধি পাবে।
৭. বিবাহিত জীবন সুখের।
৮. ছোটখাটো দুর্ঘটনা থেকে সাবধান।
৯. ভাগ্যহানি ঘটবে একাধিকবার।
১০. কর্ম শুভ।
১১. আয় শুভ।
১২. ব্যায় স্বভাবিক

শুভ ফল প্রাপ্তি হবে , যে কোনো থেমে থাকা কাজ এই দেড় বছরে সম্পূর্ণ হবে। হঠাৎ করে বকেয়া পাওনা বা সম্পত্তি প্রাপ্তি ঘটবে।
প্রতিবিধান:
১.শুক্রের বীজমন্ত্র : ঔঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায় ১০৮ বার
২. ওঁ সাং মাতা ভুবনেশ্বরী । ১৮ বার।।
শুভ রং- সাদা।
শুভ সংখ্যা- ৬

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200924180030

Tuesday, September 22nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

রাহূর গোররের অশুভ ফলাফল ২০২০

রাহূর গোররের অশুভ ফলাফল ২০২০

*রাহুর গোচর ২০২০*

ভোগবিলাস, ইন্দ্রিয়জ অনুভূতি, ঈর্ষা, লোভ,অসৎ কর্মে প্রবৃত্তি অশ্লীলতা, মন্দ কথা ,নীচ গতি ইত্যাদিতে রাহু বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে। রাহুর তুঙ্গ ক্ষেত্র মিথুন রাশি, নিম্নক্ষেত্র ধনু, আনন্দ ক্ষেত্র কুম্ভ।

রাশি পরিবর্তন করে রাহু প্রবেশ করছে বৃষ রাশিতে। ২৩সেপ্টেম্বর ২০২০,সকাল ৮.২০ মিঃ , মিথুন রাশি থেকে বৃষ রাশিতে প্রবেশ করছে রাহু। জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে, রাহু একটি পাপ গ্রহ হিসাবে বিবেচিত হয়। সুতরাং, রাহুর এই রাশি পরিবর্তন, বৃষ রাশির উপর চাপ বাড়াতে পারে। এর পাশাপাশি যাদের রাহুর দোষ রয়েছে এই সময় তাঁদের উপরেও চাপ মারাত্মক চাপ বাড়তে পারে। রাহু যদি রাশিফলের কোনও শুভ অবস্থানে না থাকে তবে বৃষ রাশির জাতক জাতিকাদের চাকরি ও ব্যবসায় সমস্যা তৈরি হতে পারে।

রাহুর এই পরিবর্তনের ফলে মানসিক চাপও বাড়তে পারে। রাহুর প্রভাবে জীবনে হঠাৎ উত্থান-পতন আসতে পারে। যখন রাহুর শুভ ফলাফল দেয়, তখন সেই ব্যক্তি রাতারাতি উপকার এবং ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সুতরাং, রাহুর এই পরিবর্তন সম্পর্কে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। রাহু বৃষ রাশিতে আসবে ২৩সেপ্টেম্বর সকাল ৮টা বেজে ২০ মিনিটে। বৃষ রাশিতে রাহুর রাশি পরিবর্তন হবে দ্বিতীয় ঘরে।

বৃষ রাশিতে রাহুর প্রবেশের ফলে বৃষ রাশি-সহ বাকি রাহুদোষ থাকা লোকজনের ব্যয় বৃদ্ধি পেতে পারে। দ্বিতীয় ঘরে বসে রাহু ধন-সম্পদের ক্ষতিও করতে পারে। তাই অর্থের ক্ষেত্রে বিশেষ যত্ন নেওয়া দরকার। একই সঙ্গে, রাহু বৃষ রাশিদের সঙ্গে কথা বলার অভ্যাস বদলে যেতে পারে, মিথ্যা বলার প্রবণতা বাড়তে পারে। এই সময়ে কোনও কাজের জন্য একমত হতে পারবেন না, যার কারণে সমস্যার মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

এই সয়ম তাই মাথা ঠান্ডা রেখে বন্ধু-বান্ধব এবং আত্মীয়দের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখুন। এই সময়ের মধ্যে, মানুষ বন্ধু এবং আত্মীয়দের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক নষ্ট করতে হবে না। রাহু সম্পর্ক নষ্ট করতে পারে, তাই কথাবার্তা নিয়ন্ত্রণ করার দরকার আছে। জীবনসঙ্গীর সঙ্গে বিরোধের পরিস্থিতি এড়ানো উচিত। এই সময়ে চাকরী ও ব্যবসায়ের ওঠানামার পরিস্থিতির কারণে চাপ তৈরি হতে পারে, এই ক্ষণস্থায়ী সময়কালে একজনকে ধৈর্য ধরতে হবে। কিছু লোক বিভ্রান্তির পরিস্থিতি তৈরি করার চেষ্টাও করতে পারে, তাই চিন্তাভাবনার পরেই কোনও পদক্ষেপ নিন।

রাহুর গোচরে (২৩সেপ্টেম্বর ,২০২০,সকাল ৮.২০মিঃ) তুলা, বৃষ, মকর , কুম্ভ শুভ ফল পাবে।
কন্যা, মিথুন, ধনু, মীন মিশ্র ফল লাভ করবে।
সিংহ, কর্কট, মেষ, বৃশ্চিক অশুভ ফল লাভ করবে।
যাদের লগ্নের পঞ্চমে রাহু তাদের এই গোচরে পড়াশুনা বাধাপ্রাপ্ত হবে।
যাদের লগ্নের সপ্তমে রাহু রয়েছে তাদের এই গোচরে বিবাহের কোনো সম্ভাবনা নেই। যাদের দশমে রাহু রয়েছে তাদের এই গোচরে কোনো নতুন জীবিকার সুযোগ হবে না ও কর্মক্ষেত্রে জটিলতা দেখা যাবে। যেসব জাতক জাতিকা এই গোচরে রাহুর দশা অন্তর দশায় রয়েছেন তাদের লেখাপড়া ও সময়টাতে অশুভ ফল প্রাপ্তি হবে। এইসব জাতকজাতিকার প্রতিবিধান আবশ্যক।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200922094714

Monday, September 21st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে ত্রিপাপ বর্ষ

শুভ সোমবার

আমার লেখা ভালো লাগলে শেয়ার করুন, কপি করে নিজেদের ছোট করবেন না।

: *এক নজরে ত্রিপাপচক্রফল*

কেতুপতাকী চক্র, কেতু কুন্ডলী চক্র, ও গুরু কুন্ডলী চক্র --- এই তিন চক্রে কোন গ্রহ একটি দুটি বা তিনটি বর্ষপতি হলে, কি কি ফলাফল করে তার সংক্ষিপ্ত তালিকা

*রবি*
এক রবি গ্রহ বর্ষপতি হলে-------------- দুঃখ

দুই রবিগ্রহ বর্ষপতি হলে---------- মহাকষ্ট

তিন রবিগ্রহ বর্ষপতি হলে---------অর্থনাশ।

*চন্দ্র*

এক চন্দ্র গ্রহ বর্ষপতি হলে-------------- সুখ

দুই চন্দ্র বর্ষপতি হলে---------- অতি সুখ।

তিন চন্দ্রগ্রহ বর্ষপতি হলে---------না না সুখ, অর্থলাভ।

*মঙ্গল*

এক মঙ্গল গ্রহ বর্ষপতি হলে-------------- শরীর ও মনের কষ্ট।

দুই মঙ্গল বর্ষপতি হলে---------- আকস্মিক দুর্ঘটনা।

তিন মঙ্গল গ্রহ বর্ষপতি হলে---------দূঃখ, হতাশা, দুর্ঘটনা।

*বুধ*

এক বুধগ্রহ বর্ষপতি হলে-------------- সুখ,সমৃদ্ধি।

দুই বুধ গ্রহ বর্ষপতি হলে---------- অতি সুখ, সঞ্চয়, ও ধনবৃদ্ধি।

তিন বুধগ্রহ বর্ষপতি হলে---------না না সুখ, অর্থলাভ।

*বৃহস্পতি*

এক বৃহস্পতিগ্রহ বর্ষপতি হলে-------------- সুখ

দুই বৃহস্পতি গ্রহ বর্ষপতি হলে---------- অতি সুখ।

তিন বৃহস্পতিগ্রহ বর্ষপতি হলে---------না না সুখ, অর্থলাভ, মনের আশা পূরণ, যশলাভ।

*শুক্র*

এক শুক্রগ্রহ বর্ষপতি হলে-------------- সুখলাভ

দুই শুক্র গ্রহ বর্ষপতি হলে---------- অতি সুখ।

তিন শুক্রগ্রহ বর্ষপতি হলে---------না না সুখ, অর্থলাভ, আনন্দ, যশলাভ, ব্যাবসা বৃদ্ধি,
বিবাহ।

*শনি*
এক শনিগ্রহ বর্ষপতি হলে-------------- শরীরে কষ্ট।

দুই শনিগ্রহ বর্ষপতি হলে---------- বিত্তনাশ

তিন শনিগ্রহ বর্ষপতি হলে---------আইনি ঝামেলা, অর্থনাশ।

*রাহু*

এক রাহুগ্রহ বর্ষপতি হলে-------------- শরীরে কষ্ট, রোগ, শোক, অশুভ ঘটনা।

দুই রাহুগ্রহ বর্ষপতি হলে---------- অর্থনাশ, শত্রুভয়।

তিন রাহুগ্রহ বর্ষপতি হলে---------জীবন সংশয়, অস্ত্র ভয়, (ভীষণ সাবধান)

*কেতু*

এক কেতুগ্রহ বর্ষপতি হলে-------------- কষ্ট।

দুই কেতুগ্রহ বর্ষপতি হলে---------- রোগ, গুপ্ত রোগ, চর্ম রোগ, শত্রু ভয়।

তিন কেতুগ্রহ বর্ষপতি হলে-------অর্থনাশ, শোক।

লক্ষ করুন রবি, মঙ্গল, শনি, রাহু , কেতু এইগুলি বর্ষপতি হলে রোগ, শোক, অর্থনাশ, শত্রুভয়, মৃত্যুভয় ইত্যাদি অশুভ ফল দান করে ।

অপরদিকে বুধ, বৃহস্পতি,শুক্র, চন্দ্র বর্ষপতি হলে অত্যন্ত সুখ , সমৃদ্ধি, যশ,ঐশ্বর্য ও শুভ ফল দান করে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200921081946

Sunday, September 20th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

দেবী চন্ডীর মন্ত্রে গ্ৰহপীড়া থেকে মুক্ত হউন ২য় পর্ব

দেবী চন্ডীর মন্ত্রে গ্ৰহপীড়া থেকে মুক্ত হউন  ২য়  পর্ব

শুভ রবিবার

রোগ ,শোক, ক্লেশ থেকে মানুষ মুক্ত হোক, মায়ের চরণে এই প্রার্থনায় ব্রত হয়ে, আমি দেবী চন্ডীর কিছু মন্ত্র বলছি ,আপনাদের ভালো লাগবে‌ ২য় পর্ব

বিভিন্ন কামনায় বিভিন্ন মন্ত্র পাঠ করার বিধান আছে,স্নান করে শুদ্ধাসনে বসে ধূপ প্রদীপ জ্বেলে ২৮ বার করে করবেন, যেমন:-

কাত্যায়নী তন্ত্রে আরও কতগুলি মন্ত্র পুটিত করার নির্দেশ আছে

১|| মন্ত্রসিদ্ধি কামনায় ‘ওঁ’ মন্ত্র পুটিত করতে হয়।

২|| সত্বর মন্ত্রসিদ্ধির জন্য আদিতে ওঁ ভূর্ভুবঃস্বঃ এবং অন্তে ‘ওঁ স্বঃ ভুবর্ভূরোম্’ পুটিত করে চণ্ডীপাঠ করতে হয়।

৩|| সমস্ত কার্যসিদ্ধি কামনায় পুটিত করার মন্ত্র:-
ওঁ জাতবেদসে সুনবাম সোমমরাতীযতো নিদহাতি বেদঃ। স নঃ পর্ষদতি দুর্গাণি বিশ্ব নাবেব সিন্ধুং দুরিতাত্যগ্নিঃ

৪|| অপমৃত্যু নিবারণ কামনায় পুটিত করার মন্ত্র -
ওঁ ত্র্যম্বকং যজামহে সুগন্ধিং পুষ্টিবর্ধনম্ উর্বারুকমিব বন্ধনান্ মৃত্যোর্মুক্ষীয় মামৃতাৎ।

- এইমন্ত্র চণ্ডীপাঠের আদিতে ও অন্তে একশত আট বার করে জপ করলেও উক্তফললাভ হয়।

অথবা

ওঁ শূলেন পাহি নো দেবি পাহি খড়্গনে চাম্বিকে।
ঘন্টাস্বনেন নঃ পাহি চাপজ্যা নিঃস্বনেন চ।।

এই মন্ত্রে পুটিত চণ্ডীপাঠে অথবা কেবল এইমন্ত্র লক্ষবার বা দশ হাজার বা একহাজার বা একশ বার জপেও উক্তফল পাওয়া যায়।

৬|| শীঘ্র কার্য সিদ্ধি কামনায় বিলোম ক্রমে প্রথমাবৃত্তি অর্থাৎ এয়োদশ অধ্যায় থেকে পাঠ শুরু করে দ্বাদশ একাদশ ক্রমে প্রথম অধ্যায় শেষে পড়তে হবে। দ্বিতীয়াবৃত্তি হবে অনুলোম ক্রমে অর্থাৎ প্রথম থেকে ত্রয়োদশ অধ্যায় পাঠ করতে হবে এবং তৃতীয়াবৃত্তি হবে আবার পূর্ববৎ বিলোম ক্রমে।

৭|| সকল বিপদ দূরীভূত হওয়ার কামনায় - প্রথম ‘দুর্গেস্মৃতা হরসি ভীতিমশেষ জন্তোঃ স্বস্থৈঃস্মৃতা মতিমতীব শুভাং দদাসি’। - এই অর্ধমন্ত্র তারপর ‘যদন্তিকে যচ্চদূরকে’ এই বৈদিকমন্ত্র এবং তারপর ‘দারিদ্র দুঃখ ভয় হারিণি কা তদন্যা সর্বোপকার করণায় সদার্দ্রচিত্তা’। - এই অর্ধমন্ত্রকে এইভাবে একসঙ্গে লক্ষ, অযুত, সহস্র বা শতবার জপ করতে হয়।

৮|| লক্ষ্মী বা সকল ঐশ্বর্যপ্রাপ্তি কামনায় - ওঁ কাং সোস্মিতাং হিরণ্যপ্রাকারামাদ্রাং জ্বলন্তীং তৃপ্তাং তর্পয়ন্তীম্। পদ্মেস্থিতাং পদ্মবর্ণা তামিহোপহ্বয়ে শ্রিয়ম্ ।। শ্রী. সূ. মন্ত্র পুটিত করে পাঠ করতে হয়।

৯|| ঋণনাশ কামনায় - ওঁ অনৃণা অস্মিন্ননৃণা পরস্মিং স্তৃতীয়ে লোকে অনৃণা স্যাম্। যে দেবযানাঃ পিতৃযানাশ্চ লোকাঃ, সর্বান্ পথো অনৃণা অক্ষিয়েম। (অথর্ব ৬ কা. ১২/১১৭/৩)
ওঁ বৈদিক মন্ত্রটি পুটিত করে পাঠ করতে হয়।

১০|| বিদ্যালাভ ও জিহ্বার জড়তা নাশের কামনায় - ওঁ ইত্যুক্তা সা তদা দেবী গম্ভীরান্তঃস্মিতা জগৌ।
দুর্গা ভগবতী ভদ্রা যয়েদ্ং ধার্যতে জগৎ।। ৫/১১৬

এই মন্ত্রটি পুটিত করে পাঠ অথবা স্বতন্ত্র এই মন্ত্রটি লক্ষ বা অযুত বার জপ করলে উক্ত ফললাভ হয়।

১১|| সর্ববিঘ্ন নাশ ও সর্বকামনা প্রাপ্তির জন্য - ‘ওঁ ভগবত্যা কৃতং সর্বং ন কিঞ্চিদবশিষ্যতে।’
- এই মন্ত্রটি ১১২ বার জপ করতে হয়।

১২|| সর্বকামনাসিদ্ধ্যর্থে - কামবীজ ‘ক্লীং’ মন্ত্র পুটিত করে ৪১ (একচল্লিশ) দিন প্রত্যহ তিনবার করে পাঠ করতে হয়।

১৩|| সকলকে বশীকরণ কামনায় - ‘ক্লীং’ মন্ত্র পুটিত করে প্রত্যহ (বারো) বার করে একুশ দিন পাঠ করতে হয়।

১৪|| উচাটনার্থে - ‘হ্রীং ফট্ স্বাহা’ মন্ত্রটি পুটিত করে প্রত্যহ ১৩ (তেরো) বার করে সাতদিন পাঠ করতে হয়।

১৫|| লক্ষ্মীলাভার্থে - ‘শ্রীং’ বীজ পুটিত করে প্রত্যেক দিন ১৫ (পনের) বার করে ঊনপঞ্চাশ দিন পাঠ করতে হয়।

১৬|| বিদ্যালাভার্থে - ‘ঐং’ বীজ পুটিত চণ্ডী শতবার পাঠ করতে হয়।

১৭|| সর্বাভীষ্ট সিদ্ধি কামনায় এবং অবশ্য কর্তব্য হিসাবে পুটিত বা অপুটিত চণ্ডী পাঠে আদিতে অর্থাৎ ‘মার্কণ্ডেয় উবাচ’ বাক্যটির পূর্বে এবং অন্তে অর্থাৎ ‘দেবীমাহাত্ম্যং সমাপ্তং বলার পর নবার্ণমন্ত্র-ওঁ ঐঁ হ্রীঁ ক্লীঁ হ্লীঁ হ্রীঁ ক্লীঁ নমঃ’ অথবা ওঁ ‘ঐঁ হ্রীঁ ক্লীঁ চামুণ্ডায়ৈ বিচ্চে’ - ১০৮ বার করে জপ করতে হবে।

সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200920171539

Saturday, September 19th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

দেবী চন্ডীর মন্ত্রে গ্ৰহপীড়া থেকে মুক্ত হউন

দেবী চন্ডীর মন্ত্রে গ্ৰহপীড়া থেকে মুক্ত হউন

শুভ শনিবার

রোগ ,শোক, ক্লেশ থেকে মানুষ মুক্ত হোক, মায়ের চরণে এই প্রার্থনায় ব্রত হয়ে, আমি দেবী চন্ডীর কিছু মন্ত্র বলছি ,আপনাদের ভালো লাগবে‌

বিভিন্ন কামনায় বিভিন্ন মন্ত্র পাঠ করার বিধান আছে,স্নান করে শুদ্ধাসনে বসে ধূপ প্রদীপ জ্বেলে ২৮ বার করে করবেন, যেমন:-

১) দুঃখ-দারিদ্র নাশ কামনায় - ওঁ দুর্গে স্মৃতা হরসি ভীতিমশেষজন্তোঃ স্বস্থৈঃ স্মৃতা মতিমতীব শুভাং দদাসি।
দারিদ্র-দুঃখভয়-হারিণি কা ত্বদন্যা সর্ব্বোপকার-করণায় সদার্দ্রচিত্তা।।

২) বিভিন্ন উপদ্রব প্রশমন কামনায় - ওঁ রক্ষাংসি যত্রোগ্রবিষাশ্চ নাগা যত্রারয়ো দস্যু বলানি যত্র।
দাবানলো যত্র তথাব্ধিমধ্যে তত্র স্থিতা ত্বং পারিপাসি বিশ্বম্।।

৩) বিপত্তিনাশ ও শুভ কামনায় - ওঁ করোতু সা নঃ শুভহেতুরীশ্বরী শুভাণি ভদ্রাণ্যভিহন্তু চাপদঃ।।

৪) বিশ্বশান্তি কামনায় বা সকলবিপত্তিনাশ পূর্বক মনস্কামনাপূর্ণার্থে - ওঁ দেবি প্রপন্নার্ত্তি হরে প্রসীদ প্রসীদ মাতর্জ্জগতো ’খিলস্য।
প্রসীদ বিশ্বেশ্বরী পাহি বিশ্বং ত্বমীশ্বরী দেবি চরাচরস্য।।
এই মন্ত্র পুটিত পাঠ এবং কার্যের গুরুত্ব অনুসারে মন্ত্রটি লক্ষ, অযুত, সহস্র বা শতবার জপ করতে হয়।

৫) বিপদুদ্ধারণ বা সমস্তকার্য সিদ্ধি - ওঁ শরণাগত-দীনার্ত্ত-পরিত্রাণ-পরায়ণে।
সর্ব্বস্যার্ত্তি হরে দেবী নারায়ণি নমো ’স্তুতে।।

৬) পাপনাশ কামনায় - ওঁ হিনস্তি দৈত্য তেজাংসি স্বনেনাপূর্য্য যা জগৎ।
সা ঘন্টা পাতু নো দেবি পাপেভ্যো নঃ সুতানিব।।

৭) ভয়নিবারণ কামনায় - ওঁ সর্ব্বস্বরূপে সর্ব্বেশে সর্ব্বশক্তি-সমন্বিতে।
ভয়েভ্যস্ত্রাহি নো দেবি দুর্গে দেবি নমো ’স্তু তে।।

৮) রোগোপশমন কামনায় - ওঁ রোগানশেষানপহংসি তুষ্টা রুষ্টা তু কামান্ সকলানভীষ্টান্।
ত্বামাশ্রিতানাং ন বিপন্নরাণাং ত্বামাশ্রিতা হ্যাশ্রয়তাং প্রয়ান্তি।।

৯) আত্মরক্ষা কামনায় - ওঁ শূলেন পাহি নো দেবি! পাহি খড়্গনে চাম্বিকে।
ঘন্টাস্বনেন নঃ পাহি চাপজ্যানিঃস্বনেন চ।।

১০) মহামারীনাশ কামনায় - ওঁ জয়ন্তী মঙ্গলা কালী ভদ্রকালী কপালিনী।
দুর্গা শিবা ক্ষমা ধাত্রী স্বাহা স্বধা নমো ’স্তু তে।। অ.স্তো./

১১) সর্ববাধাবিপত্তিনাশ ও শত্র“নাশ কামনায় - ওঁ সর্ব্বাবাধা প্রশমনং ত্রৈলোক্যস্যাখিলেশ্বরি
এবমেব ত্বয়া কার্য্যমস্মদ্বৈরিবিনাশনম্।।

১২) সর্ববিধ কল্যাণ কামনায় - ওঁ সর্ব্বমঙ্গল-মঙ্গল্যে শিবে সর্ব্বার্থসাধিকে।
শরণ্যে ত্র্যম্বকে গৌরি নারায়ণি নমো ’স্তু তে।।

১৩) সৌভাগ্য এবং আরোগ্য কামনায় - ওঁ দেহি সৌভাগ্যমারোগ্যং দেহি দেবী পরমং সুখম।
রূপং দেহি জয়ং দেহি যশো দেহি দ্বিষো জহি।। অ.স্তো./

১৪) সুলক্ষণা পতী কামনায় - ওঁ ভার্য্যাং মনোরমাং দেহি মনোবৃত্ত্যনুসারিণীম্।
তারিণিং দুর্গসংসার-সাগরস্য কুলোদ্ভবাম। অ.স্তো.

১৫) শক্তি সদ্গুণ ও যশ ভ্রান্তি কামনায় - ওঁ সৃষ্টি-স্থিতি-বিনাশানাং শক্তিভূতে সনাতনি।
গুণাশ্রয়ে গুণময়ে নারায়ণি নমো ’স্তুতে।।

১৬) ধন-পুত্রাদি বৃদ্ধি ও সর্ববাধানাশ কামনায় -
ওঁ সর্ব্ববাধা বিনির্ম্মুক্তো ধনধান্য সুতান্বিতঃ।
মনুষ্যো মৎ প্রসাদেন ভবিষ্যতি ন সংশয়ঃ।।

১৭) সর্বাবিধ পাপনাশপূর্বক ভক্তি প্রাপ্তি কামনায় - ওঁ নতেভ্যঃ সর্ব্বদা ভক্ত্যা চাপর্ণে দুরিতাপহে।
রূপং দেহি জয়ং দেহি যশো দেহি দ্বিষো জহি।। অ.স্তো./

১৮) শত্র“বশ কিংবা শত্র“নাশ কামনায় - ওঁ মম বৈরিবশং যাতঃ কান্ ভোগানুপলপ্স্যতে।
যে মমানুগতা নিত্যং প্রসাদ ধনভোজনৈঃ।।

১৯) বালরোগ নাশ কামনায় - ওঁ হিনস্তি দৈত্যতেজাংসি স্বনেনাপূর্য্য যা জগৎ।
সা ঘন্টা পাতু নো দেবি পাপেভ্যোহনঃ সুতানিব।।
এই মন্ত্রপুটিত পাঠ করে সদীপ বলিদান ও ঘন্টাবন্ধন করতে হয়।

২০) মানসিক বৈষম্যনাশ কামনায় - ওঁ পুনরপ্যতিরৌদ্রেণ রূপেণ পৃথিবীতলে।
অবতীর্য্য হনিষ্যামি বৈপ্রচিত্তাংস্তু দানবান্।।

২১) সাফল্যবৃদ্ধি কামনায় - ওঁ ধর্ম্ম্যাণি দেবি সকলানি সদৈব কর্ম্মাণ্যত্যাদৃতঃ প্রতিদিনং সুকৃতী করোতি।
স্বর্গং প্রয়াতি চ ততো ভবতী প্রসাদা ল্লোকত্রয়েহপি ফলদা ননু দেবি! তেন।।

২২) স্বর্গ এবং মোক্ষ প্রাপ্তি কামনায় - ওঁ সর্ব্বভূতা যদা দেবী স্বর্গমুক্তি প্রদায়িনী।
ত্বং স্তুতা স্তুতয়ে কা বা ভবন্তু পরমোক্তয়ঃ।।

২৩) রাজ ঐশ্বর্য প্রাপ্তি কামনায় - ওঁ ততো বব্রে নৃপো রাজ্যমবিভ্রংশ্যন্যজন্মনি।
অত্রৈব চ নিজং রাজ্যং হতশত্র“বলং বলাৎ।।

২৪) দিগ্বন্ধনার্থ - ওঁ প্রাচ্যাং রক্ষ প্রতীচ্যাঞ্চ চণ্ডিকে রক্ষ দক্ষিণে।
ভ্রামণেনাত্ম শূলস্য চোত্তরস্যাং তথেশ্বরি।।

২৫) শত্র“কৃতপ্রয়োগ নিবাকরণ কামনায় - ওঁ ততো নিশুম্ভঃ সম্প্রাপ্য চেতনামাত্তকার্ম্মুকঃ।
আজঘান শরৈর্দেবীং কালীং কেশরিণং তথা।।

২৬) সম্মোহন করণ কামনায় বা মোহনাশ কামনায় - ওঁ জ্ঞানিনামপি চেতাংসি দেবী ভগবতী হি সা।
বলাদাকৃষ্য মোহায় মহামায়া প্রযচ্ছতি।।

২৭) সকল বাধা দূর ও শত্র“নাশ কামনায় - ওঁ ইত্থং যদা যদা বাধা দানবোত্থা ভবিষ্যতি।
তদা তদাবতীর্যাহং করিষ্যাম্যরিসক্ষয়ম্।।

২৮) সর্বজন বশীকরণ কামনায় - ওঁ মহামায়া হরেশ্চৈতত্তয়া সম্মোহ্যতে জগৎ।
জ্ঞানিনামপি চেতাংসি দেবী ভগবতী হি সা।।

২৯) মারণ প্রয়োগার্থ - ওঁ এবমুক্তা সমুৎপত্য সারূঢ়া তং মহাসুরম্।
পাদেনাক্রম্য কন্ঠে চ শূলেনৈন-মতাড়য়ৎ।।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200919081940

Tuesday, September 15th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

অমনোযোগী ছাত্র ছাত্রীদের জন্য জোতিষিক প্রতিবিধান

অমনোযোগী ছাত্র ছাত্রীদের জন্য জোতিষিক প্রতিবিধান

শুভ মঙ্গলবার

আজকের প্রতিবেদন টি সকলে পড়ুন আশা করি ভালো লাগবে।

*_শিক্ষায় সফলতা ও অমনোযোগী শিক্ষার্থীদের জন্য জ্যোতিষিক ব্যাখ্যা ও প্রতিবিধান*১ম পর্ব

" বুদ্ধি যস্য বলং তস্য, নির্বুদ্ধি যস্য কুতো বলম্"

শিক্ষা মানুষকে নম্রতা, ভদ্রতা, শিষ্টাচার, ও সামর্থ্য দেয় । সুতরাং বিদ্যালাভ ও শিক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
জ্যোতিষশাস্ত্র মতে লগ্নের চতুর্থ স্থান ও পঞ্চম স্থান শিক্ষাস্থান হিসেবে বিবেচিত। এছারাও নবম ও দশম স্থান কেও বিদ্যা লাভের জন্য গুরুত্ব দিয়ে ধরা হয়।
প্রথমে জন্মছকে দেখে নিতে হবে উপরিউক্ত ভাব ও চতুর্থ ও পঞ্চমপতির শুভ অবস্থান।
যে সব ক্ষেত্রে চতুর্থ ও পঞ্চম পতি অশুভ গ্রহ দ্বারা পীড়িত অথবাপঞ্চমে রাহু থাকে সে ক্ষেত্রে উচ্চশিক্ষা অবশ্যই বাঁধাপ্রাপ্ত হবে।
আমি এর আগে শিক্ষার্থীদের নিয়ে অনেক প্রতিবেদন লিখেছি। আজ বলবো কিভাবে শিক্ষার্থীরা মনযোগী হবে পড়াশুনার ব্যাপারে।

১. উপযুক্ত জ্যোতিষের কাছে জন্মকুণ্ডলী বিচার করে দেখে নিতে হবে শিক্ষাস্থানের অবস্থান। মন্দ থাকলে প্রতিবিধান আবশ্যক।

২. রবি ও বুধ বিদ্যার জন্য অতি শুভ ও গুরুত্বপূর্ণ দুটি গ্রহ ।তাই

শিক্ষার্থীদের খুব সকালে উঠে পড়তে বসার আগে লাল পোশাক পড়ে সূর্যের বীজমন্ত্র " ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায়:" ১০৮ বার করতে হবে । সকাল 06:04 মিনিটে।

এবং স্নান করে বুধের বীজমন্ত্র "ওঁ স্ত্রীং শ্রীং বুধায়ঃ "। -১০৮ বার করতে হবে।

৩. পড়তে বসার আগে " ঔঁ হ্রীং ঐং হ্রীং সরস্বতৈ নমঃ ১০ বার

৪. টিউশন ছাড়াও 4- 5 ঘন্টা নিজেকে অধ্যয়ন করতে হবে।

৫. প্রয়োজন ছাড়া মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ।

৬. রাত্রি ১১.৩০ এর মধ্যে ঘুমিয়ে পড়তে হবে।

৭. যে সব ছাত্র ছাত্রীরা পড়া মনে রাখতে পারে না তারা চন্দ্রের বীজ মন্ত্র " ঔঁ ঐং ক্লীং সোমায়
১০৮ বার সন্ধ্যে বেলায় ৭.৩৫ মিঃ এর মধ্যে করবে।

৮. উপযুক্ত জ্যোতিষ দ্বারা উপাচার করা নীল সরস্বতী কবচম ধারণে অনেকটা উপকার পাওয়া যায়।

৯)যারা গনিতে ভালো না তারা দশকর্মার দোকান থেকে মূয়ূরের পূচ্ছ এনে বইয়ের ভেতরে রাখবে।

১০)পড়ার সময় অস্থিরতা দূর করতে ঔঁ গাং গনপতয়ে নমঃ ১০ বার।নীল সরস্বতী মন্ত্র করার পর।

কিছু বাস্তু টিপস

১. পড়ার ঘর উত্তরপূর্ব বা দক্ষিণপূর্ব হলে ভালো।

২. শোয়ার সময় মাথা যেন পূর্ব দিকে থাকে।

৩. পড়ার টেবিলে মা সরস্বতীর ছবি রাখলে মঙ্গল।

৪. পড়ার ঘর ও টেবিল পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।

৫. পড়ার ঘর ও টেবিল সবুজ, সাদা, কমলা হলে ভালো।

*বি:দ্র:*

যেহেতু চতুর্থ ঘরটি পিতা মাতা ও প্রাথমিক শিক্ষার ঘর হিসেবে বিবেচিত সে জন্য মা বাবার মধ্যে পারস্পরিক মিল ও শান্তি, শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় মনোযোগী ও অবশ্যই তাদের চরিত্র গঠনে সহায়ক । সে জন্য মা বাবাকে বিশেষ ভূমিকা পালন করতে হবে। সন্তান দের অন্যায় আবদার ও মোবাইল থেকে দূরে রাখুন।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200915070551

Monday, September 14th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

‌হস্তরেখায় প্রেম ভালোবাসা ও বিবাহ

‌হস্তরেখায় প্রেম ভালোবাসা ও বিবাহ

শুভ সোমবার

হস্তরেখায় দেখা যায় প্রেম ভালোবাসা ও বিবাহ(পূনঃপ্রচার)

জ্যোতিষ শাস্ত্রের বিচার পদ্ধতি দুই ভাগে বিভক্ত,
১) ফলিত জ্যোতিষ|
২) হস্তরেখা বিচার পদ্ধতি|

হস্তরেখা বিচার পদ্ধতি সমুদ্র শাস্ত্রের একটি অঙ্গ|
সেখান থেকে প্রেম-ভালোবাসা বিবাহিত জীবন কেমন কাটতে পারে? কি বলছে হস্তরেখা তা একবার দেখে নেওয়া যাক|

হস্তরেখা

কনিষ্ঠ আঙুলের নীচে বুধের ক্ষেত্রে বিবাহ রেখাটা সম্বন্ধে আমরা অনেকেই জানি। বিবাহ রেখা থেকে বিবাহ ছাড়াও আরও অনেক কিছু জানা যায়? প্রেম করে বিয়ে হবে না দেখাশোনা করে, বেশি বয়সে বিবাহ, না তাড়াতাড়ি বিয়ে, পরকীয়া সম্পর্কে জড়াবেন কি না? বা বিবাহ বিচ্ছেদের কোনো সম্ভাবনা আছে কি না? সব জান যায় এই বিবাহ রেখা দেখে।

* হৃদয় রেখা ও বিবাহ রেখার সঙ্গে একটা সুন্দর সম্পর্ক রয়েছে। হৃদয় রেখা থেকে বিবাহ রেখার দূরত্ব যত কম, তাঁর বিয়ে তত কমবয়সে হবে। এই দুই রেখার মধ্যে অনেক দূরত্ব থাকলে, তত বেশি বয়সে বিয়ে হবে।

* বিবাহ রেখার প্রথম দিকে যদি দুটো শাখা মত ভাগ হয়ে যায়, এবং একই রকম রেখা দু-হাতেই দেখা যায়, তাহলে বিবাহ বিচ্ছেদের সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে।

* মহিলাদের হাতে বিবাহ রেখার শুরুতেই যদি ‘দ্বীপের’ মতো চিহ্ন থাকে, তা হলে বিবাহ ক্ষেত্রে ঝামেলা ঝঞ্ঝাট হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। প্রেমের ক্ষেত্রেও প্রতারিত হওয়ার আশঙ্কা । স্বামীর স্বাস্থ্য খুব ভালো থাকে না।

* হাতে যদি দুটো বিবাহ রেখা স্পষ্ট ভাবে থাকে এবং দুটোই পরস্পরের সমান্তরাল অবস্থায় থাকে, তাহলেও কিন্তু বিবাহ বিচ্ছেদের ইঙ্গিত করে। যদি বিবাহ বিচ্ছেদ নাহলেও, কোনও কারণে ওই ব্যক্তির দুই বার বিবাহ হতে পারে।

* বিবাহ রেখার সমান্তরাল রেখাটি যদি বিবাহ রেখার নীচে প্রায় বিবাহ রেখার গায়ে গায়ে থাকে, তার মানে ওই ব্যক্তির বিয়ের আগে কারও সঙ্গে সম্পর্ক ছিল বলে মনে করা যেতে পারে। বিয়ের পরেও পরকীয়ায় জড়ানোর সম্ভাবনা থাকে।

* বিবাহ রেখা বেঁকে গিয়ে হৃদয় রেখায় গিয়ে মিলিত হয়, সেই ব্যক্তির প্রেম বিবাহের সম্ভাবনাই বেশি থাকে। তবে, বিচ্ছেদের আশঙ্কাও থাকবে। এমনকী সঙ্গীর হঠাৎ দুর্ঘটনায় মৃত্যুও হতে পারে। সঙ্গীর প্রাণহানী বা অন্য কোনও কারণে এই বিচ্ছেদও হতে পারে।

* বিবাহরেখা বেঁকে যদি হৃদয় রেখায় মিলিত হয়ে এবং ঠিক তার উপরে সমান্তরাল আরও একটা বিবাহরেখা থাকে, এটা প্রথম প্রেম অথবা বিবাহ বিচ্ছেদের স্পষ্ট ইঙ্গিত।

* বিবাহ রেখার শেষের দিকে যদি দু-ভাগে ভাগ হয়ে থাকে, তাহলেও কিন্তু বিচ্ছেদেরই ইঙ্গিত করে। এই শাখা রেখা দুটি ছোট হলে, সাময়িক বিচ্ছেদ। আর বড় হলে সম্পুর্ন ছাড়াছাড়ি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। অথবা বা বিবাহ বহির্ভূত অবৈধ সম্পর্কের কারণেও এই বিচ্ছেদ হতে পারে।

শুরুর দিকে বিবাহরেখা দুভাগে ভাগ হয়, তাহলে ঐ ব্যক্তির বিবাহের জন্য খুব বেশি সমস্যা ভোগ করতে হয়। পছন্দ মত পাত্র বা পাত্রী পাওয়া দুষ্কর। আবার বিয়ে না-হওয়াটাও অস্বাভাবিক নয়। যদিও বিয়ে হয়, প্রথম দিকে নানা সমস্যার কাটাতে হবে।

* বিবাহ রেখার শেষে দুভাগে বিভক্ত হওয়া শাখা রেখার একটি রেখ যদি হৃদয়রেখাকে গিয়ে স্পর্শ করে, তাহলে সেই ব্যক্তি নিশ্চিত ভাবেই বিবাহ বহির্ভূত অবৈধ সম্পর্কে জড়াবেন। নিজের আত্মীয় স্বজনের মধ্যেও শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে যেতে পারে। ফলে, বিবাহ বিচ্ছেদের সম্ভাবনা থেকে যায়।
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200914115200

Sunday, September 13th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

অশুভ গ্ৰহের প্রভাবে মানুষের নানা রোগ ব‍্যাধী

অশুভ গ্ৰহের প্রভাবে মানুষের নানা রোগ ব‍্যাধী

শুভ রবিবার

কোন কোন গ্রহের প্রভাবে মানুষের কি কি রোগ দেখা যায়

জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে নয়টি গ্রহ রয়েছে।
রবি
চন্দ্র
মঙ্গল
বুধ
বৃহস্পতি
শুক্র
শনি
রাহু
কেতু

এই নয়টি গ্রহ শরীরের বিশেষ অংশে প্রভাব ফেলে বা রোগ সৃষ্টি করে। দেখে নেওয়া যাক কোন গ্রহের ফলে কি কি রোগ হতে পারে এবং তার প্রতিবিধান দেওয়া হলো।

১. রবি: এই গ্রহের স্থান মাথা , ও মুখ ।রবি বিরুদ্ধ হলে মাথা ও মুখের কোনো অংশে অসুখ হতে পারে।এই গ্রহের প্রভাবে দৃষ্টি শক্তি কমে যেতে পারে, brain tumour হতে পারে, মানসিক ভারসাম্যহীন হতে পারে এবং দাঁতে রোগ দেখা দিতে পারে। এমন কি মুখে ক্যান্সার হতে পারে।এবং ব্রণ হতে পারে,ও কানের সমস্যা হতে পারে।

প্রতিবিধান: রত্ন চুনী ৪-৫ রতি অনামিকা আঙ্গুলী
বীজমন্ত্র: ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায়।
লাল পোষাক পরে পূর্ব দিকে মুখ করে সকাল 6.০৪ টাই,১০০ বার

২. চন্দ্র : এই গ্রহের অবস্থান গলা ও বুক। চন্দ্র বিরূপ হলে সবসময় সর্দি কাশি, হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট , ফুসফুসে কোনো অসুখ এমন কি হৃদরোগ হতে পারে। এছাড়া নার্ভাস disoder , depression , ও কর্কট জনিত সমস্যা অর্থাৎ ক্যান্সার হতে পারে।

প্রতিবিধান: মুক্ত ৯-১০ রতি তর্জনী অঙ্গুলী তে।

বীজমন্ত্র: ওঁ ওই ক্লীং সোমায়:.
সন্ধে বেলায় 108 বার।

৩. মঙ্গল: এই গ্রহের স্থান পেট ও পিঠ ।
মঙ্গল বিরূপ থাকলে পেটের ও পিঠের যেকোনো স্থানে অসুখ হতে পারে।শিরদাঁড়ায় আঘাত ও স্পন্ডেলাইটিস হতে পারে, হার ভাঙ্গা, শিরা ছিড়ে যাওয়া , দুর্ঘটনায় রক্তপাত, আলসার, রক্ত শুন্যতা, আগুনে পুড়ে যাওয়া, শরীরের যেকোনো অংশে অস্ত্র পচার হতে পারে।

প্রতিবিধান: রক্তপ্রবাল ১১-১২ রতি অনামিকা বা মধ্যমা অঙ্গুলীতে।

বীজমন্ত্র : ওঁ হূং শ্রীং মঙ্গলায়
108 বার স্নান করে।

৪. বুধ: মস্তিষ্কের সম্মুখভাগের স্নায়ুমণ্ডলী, নার্ভাস সিস্টেম, ফুসফুস ও বাকশক্তির উপর আধিপত্য বিস্তার করে । বুদ্ধিহীনতা, শির: পীড়া , বাকরোধ, স্মৃতি শক্তি লোপ, বামনরোগ, তোতলামি, দাঁত , নাকের রোগ, সন্তান ধারণের অক্ষমতা , হাঁপানি, ইত্যাদি রোগের কারক।

প্রতিবিধান: পান্না ৫-৬ রতি অনামিকা অঙ্গুলি তে

বীজমন্ত্র: ঔঁ স্ত্রীং শ্রীং বুধায় ১০৮ বার স্নান করে

৫. বৃহস্পতি: যকৃৎ, পাকস্থলী, শ্বেত রক্তকণিকা, রক্তবাহী নাড়ি, ফুসফুস, মেদ, মুখগহ্বর , শরীরের উপরকার গ্রন্থিস্রাবের উপর আধিপত্য বিস্তার করে।
অনিদ্রা , লিভার, কণ্ঠ রোগ, ফোঁড়া, তালুর রোগ, জন্ডিস, টিউমার, অম্লরোগ, হাই ব্লাড প্রেসার , রক্ত ক্যান্সার, শ্বাসরোগ হয়।

প্রতিবিধান: পোখরাজ 5-6 রতি তর্জনী অঙ্গুলি তে

বীজমন্ত্র: ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ।১০৮
বার স্নান করে।

৬. শুক্র: জননেন্দ্রিয় র অন্তরভাগে প্রভাব বিস্তারকারী, শুক্র ধাতু, মূত্রাশয়, প্রজনন যন্ত্র, ইত্যাদির উপর প্রভাব বিস্তারকারী।

ধাতু দুর্বলতা, গনোরিয়া, সিফিলিস, গর্ভাশয়ের রোগ, রক্তাল্পতা, স্বপ্নদোষ, যাবতীয় স্ত্রী রোগ , হিস্টিডিয়া ইত্যাদি রোগের কারক।

প্রতিবিধান: হীরা ১০০ সেন্ট বা সাদা জারকন ৭ রতি অনামিকা অঙ্গুরী তে

বীজমন্ত্র:ঔ হ্রীং শ্রীং শুক্রায় ,১০৮ বার সাদা রঙের পোশাক পরে।

৭. শনি: স্নায়ু পেশী , শরীরের ক্যালসিয়াম, কার্বনজাতীয় পদার্থের উপর আধিপত্য বিস্তার করে । বাত , পক্ষাঘাত, শরীর কম্পন, শ্বাস , যক্ষা , লিভার , দুর্ঘটনা, পায়ে আঘাত, রক্তপাত, বায়ুরোগ, কোষ্টকাঠিন্য, চর্ম রোগ, দূষিত রোগের কারক।

প্রতিবিধান: নীলা 4 রতি বা ব্লু জারকন ৭ রতি মধ‍্যমাতে।

বীজমন্ত্র:ঔঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়ঃ ১০৮ বার নীল রঙের পোশাক পরে সন্ধ্যায়।

৮. রাহু: রাহু লগ্নে, ষষ্ঠ, দ্বাদশ স্থানে থাকলে আকস্মিক দুর্ঘটনা, স্নায়ু রোগ, রক্তচাপ , ব্লাড ক্যান্সার ও stoke হতে পারে

প্রতিবিধান: হ্যাসনাইট গারনেট ৯-১০ রতি মধ্যমা অঙ্গুলীতে ।

বীজমন্ত্র: ঔঁ ঐং হ্রীং রাহবে ১০৮ বার

৯. কেতু: কেতুর অবস্থান lower abdoman এ। পিত্ত ঘটিত রোগ , gynocological সমস্যা, চর্ম রোগ, গুহ রোগ , দুরারোগ্য ব্যাধি যেমন cancer ও যৌন রোগ হতে পারে।

প্রতিবিধান: ক্যাটস আই ৩-৪ রতি কনিষ্ঠা অঙ্গুলীতে।

বীজমন্ত্র: ঔঁ হ্রীং ঐং কেতবে ১০৮
বার সন্ধে বেলা।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200913092139

Friday, September 11th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

গ্ৰহ শান্তির জন্য সূতা ও ধূপ

গ্ৰহ শান্তির জন্য সূতা ও ধূপ

শুভ শনিবার

আজকের প্রতিবিধান, গ্ৰহশান্তির জন্য,সূতা ও ধূপ নিয়ে লিখলাম।

বিরুদ্ধ গ্রহগনের প্রতিকারার্থে বা গৃহ শান্তির জন্য গ্রহ নির্দিষ্ট বিভিন্ন বর্ণের সুতো বাহুতে ধরণের বিধানও জ্যোতিষ শাস্ত্রে আছে।

১. বিরুদ্ধ রবির জন্যে রক্ত শ্যাম বর্ণ সুতা ধারণ করা উচিত

২. বিরুদ্ধ চন্দ্রের জন্যে গৌর বর্ণ সুতা ধারণ করা উচিত ।

৩. বিরুদ্ধ মঙ্গলের জন্যে রক্ত গৌর বর্ণ সুতা ধারণ করা উচিত ।

৪. বিরুদ্ধ বুধের জন্যে দূর্বা শ্যাম বর্ণ সুতা ধারণ করা উচিত ।

৫. বিরুদ্ধ বৃহস্পতির জন্যে গৌর বর্ণ সুতা ধারণ করা উচিত ।

৬. বিরুদ্ধ শুক্রের জন্যে শ্যাম বর্ণ সুতা ধারণ করা উচিত ।

৭. বিরুদ্ধ শনির জন্যে কৃষ্ণ বর্ণ বা নীল বর্ণেরসুতা ধারণ করা উচিত ।

৮. বিরুদ্ধ রাহুর জন্যে ঘোর কৃষ্ণ বর্ণ সুতা ধারণ করা উচিত ।

৯. বিরুদ্ধ কেতুর জন্যে ধুম্র বর্ণ সুতা ধারণ করা উচিত।

উপরিউক্ত গ্রহ নির্দিষ্ট বিভিন্ন বর্ণের সুতা ধরণের পরিবর্তে গ্রহ নির্দিষ্ট বর্ণানুসারে পোশাক পরিচ্ছদ, বিছানার চাদর কিংবা ঘরের দেয়াল রং করলে বিরুদ্ধ গ্রহ গনের প্রতিকার পাওয়া যায়।

*ধূপবিধান*

১. বিরুদ্ধ রবির জন্যে গুগলের ধূপ ব্যবহার বিধেয়।

২. বিরুদ্ধ চন্দ্রের জন্যে সরল কাষ্ঠ ধূপ ব্যবহার বিধেয়।

৩. বিরুদ্ধ মঙ্গলের জন্যে দেবদারু ধূপ ব্যবহার বিধেয়।

৪.বিরুদ্ধ বুধের ঘৃত সংযুক্ত দেবদারু ধূপ ব্যবহার বিধেয়।

৫ . বিরুদ্ধ বৃহস্পতির জন্যে দশাঙ্গ ধূপ ব্যবহার বিধেয়।

৬. বিরুদ্ধ শুক্রের জন্যে অগুরু ধূপ ব্যবহার বিধেয়।

৭. বিরুদ্ধ শনির জন্যে কাল অগুরু ধূপ ব্যবহার বিধেয়।

৮. বিরুদ্ধ রাহুর জন্যে শ্বেত চন্দনের ধূপ ব্যবহার বিধেয়।

৯. বিরুদ্ধ কেতুর জন্যে কর্পূরের ধূপ ব্যবহার বিধেয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200911223027

Thursday, September 10th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে মূল ও বীজমন্ত্র

জোতিষ শ্রাস্ত্রে মূল ও বীজমন্ত্র

শুভ শুক্রবার

আমার প্রতিবেদন গুলি পরুন ভালো লাগলে শেয়ার করুন, কিন্তু দয়া করে কপি করে নিজেকে ছোট করবেন না ,আমার লেখা পোস্ট গুলো যারা কপি করে নিজের টাইম লাইন ও ওয়েবসাইট এ পোস্ট করছেন তারা নিজেদের জ্ঞান অর্জন করুন চুরি করে রড় বা মহৎ হ ওয়া য়ায় না।

*মূলবিধান বা শিকড় বিধান*

১. বিরুদ্ধ রবির জন্য বেল গাছের মূল ধারণ বিধেয়।

২.বিরুদ্ধ চন্দ্রের জন্য শশা মূল ধারণ বিধেয়।

৩.বিরুদ্ধ মঙ্গলের জন্য অনন্ত মূল ধারণ বিধেয়।

৪. বিরুদ্ধ বুধের জন্য বৃহদদারুক মূল ধারণ বিধেয়।

৫. বিরুদ্ধ বৃহস্পতির জন্য বামনহাটি মূল ধারণ বিধেয়।

৬. বিরুদ্ধ শুক্রের জন্য রামবাসক ধারণ বিধেয়।

৭. বিরুদ্ধ শনির জন্য শ্বেত বেড়েলা মূল ধারণ বিধেয়।

৮ বিরুদ্ধ রাহুর জন্য স্বেত চন্দন মূল ধারণ বিধেয়।

৯. বিরুদ্ধ কেতুর জন্য অশ্বগন্ধা ধারণ বিধেয়।

*মন্ত্রবিধান*

১. বিরুদ্ধ রবির জন্যে বীজমন্ত্র--- ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্য্যায়ঃ । জপ সংখ্যা ১০৮ বার ।

২. বিরুদ্ধ চন্দ্রের বীজমন্ত্র -- ওঁ ঐং ক্লীং সোমায়ঃ । জপ সংখ্যা ১০৮ বার ।

৩.বিরুদ্ধ মঙ্গলের বীজমন্ত্র -- ওঁ হুং শ্রীং মঙ্গলায়ঃ । জপ সংখ্যা-১০৮ বার ।

৪. বিরুদ্ধ বুধের বীজমন্ত্র -- ওঁ ঐং স্ত্রীং শ্রীং বুধায়ঃ । জপ সংখ্যা-১০৮ বার ।

৫.বিরুদ্ধ বৃহস্পতির বীজমন্ত্র -- ওঁ হ্রীং ক্লীং হুং বৃহস্পতয়ে । জপ সংখ্যা-১০৮ বার ।
: ৬. বিরুদ্ধ শুক্রের বীজমন্ত্র---ওঁ হ্রীং শুক্রায়ঃ । ১০৮ বার

৭.বিরুদ্ধ শণির বীজমন্ত্র -- ওঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়ঃ । জপ সংখ্যা ১০৮ বার।

৮ .বিরুদ্ধ রাহুর বীজ মন্ত্র -- ওঁ ঐং হ্রীং রাহবে । জপ সংখ্যা-১০৮ বার ।

৯. বিরুদ্ধ কেতুর বীজমন্ত্র -- ওঁ হ্রীং ঐং কেতবে । ১০৮ বার।

সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200910230146

Thursday, September 10th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে রত্ন ও ধাতু

জোতিষ শ্রাস্ত্রে রত্ন ও ধাতু

শুভ বৃহস্পতিবার

আজকের প্রতিবেদন অশুভ গ্ৰহের পতিকার রত্ন ও ধাতু, কালকে দেবো শিখর ও বীজমন্ত্র।পোস্ট টি সকলের খুব ভালো লাগবে।

*গ্রহ প্রতিকার বা গ্রহ শান্তি*

জ্যোতিষ শাস্ত্রে বিরুদ্ধ গ্রহগনের প্রতিকারার্থ বিভিন্ন ধরণের বিধান দেবার ব্যবস্থা রয়েছে।

যেমন-- ১. রত্ন বিধান বা গ্রহ রত্ন ধারণ।
২. ধাতু বিধান বা গ্রহধাতু ধারণ
৩. মূল বিধান বা গ্রহমূল ধারণ

৪. মন্ত্র বিধান বা গ্রহ মন্ত্র ধারন

আজ আমি রত্ন বিধান ও ধাতু বিধান দুটি নিয়ে আলোচনা করছি।

*রত্নবিধান*

১. বিরুদ্ধ রবির জন্য চুনী ধারণ বিধেয়

২.বিরুদ্ধ চন্দ্রের জন্য মুক্তা ধারণ বিধেয়।

৩. বিরুদ্ধ মঙ্গলের জন্য প্রবল ধারণ বিধেয়।

৪. বিরুদ্ধ বুধের জন্য পান্না ধারণ বিধেয়।

৫. বিরুদ্ধ বৃহস্পতির জন্য পোখরাজ ধারণ বিধেয়।

৬. বিরুদ্ধ শুক্রের জন্য হীরক ধারণ বিধেয়।

৭. বিরুদ্ধ শনির জন্য নীলা ধারণ বিধেয়।

৮.বিরুদ্ধ রাহুর জন্য গোমেদ ধারণ বিধেয়।

৯. বিরুদ্ধ কেতুর জন্য ক্যাটস আই ধারণ বিধেয়।

*ধাতু বিধান*

১. বিরুদ্ধ রবির জন্য তামা ধারণ বিধেয়।

২. বিরুদ্ধ চন্দ্রের জন্য রূপ বা শঙ্খ ধারণ বিধেয়।

৩. বিরুদ্ধ মঙ্গলের জন্য তামা ধারণ বিধেয়।

৪. বিরুদ্ধ বুধের জন্য কাঁসা বা সোনা ধারণ বিধেয়।

৫. বিরুদ্ধ বৃহস্পতির জন্য দস্তা বা সোনা ধারণ বিধেয়।

৬. বিরুদ্ধ শুক্রের জন্য রাং বা রূপ ধারণ বিধেয়।

৭. বিরুদ্ধ শনির জন্য সীসা ধারণ বিধেয়।

৮. বিরুদ্ধ রাহুর জন্য লোহা ধারণ বিধেয়।

৯. বিরুদ্ধ কেতুর জন্য কড়ি ধারণ বিধেয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200910083051

Tuesday, September 8th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে জীবীকা

জোতিষ শ্রাস্ত্রে জীবীকা

শুভ মঙ্গলবার

*ঘরে বসে কোনো জীবিকা*

লগ্নভাব থেকে চতুর্থ ভাব গৃহভাব হিসাবে পরিচিত।

তাই ঘরে বসে জীবিকা সম্ভব কি না সেটা বিচার করতে গেলে লগ্ন থেকে চতুর্থ ঘরকেই বিচার করতে হয়। চতুর্থ ভাবকে কেন্দ্র করে চতুর্থের পঞ্চম অর্থাৎ লগ্নের অষ্টম ভাব ও চতুর্থের নবম অর্থাৎ দ্বাদশ ভাবকে বিচার করতে হয়।

তাহলে ঘরে বসে জীবিকার বিচার করতে গেলে চারটি গুরুত্বপূর্ণ ভাব গুলি হল
১ . লগ্নভাব
২.চতুর্থ ভাব
৩.অষ্টম ভাব
৪.দ্বাদশ ভাব

লগ্নভাবের সাথে ৪,৮, ১২ ভাবের সম্বন্ধ ঘটলে এরকম কর্মের ইঙ্গিত পাওয়া যায়।

জীবিকা নির্ধারণের মূল সূত্রাবলি এক নজরে

১.চাকুরী-- লগ্নপতি, ২য়, ষষ্ঠ ও ১০ম পতির সম্বন্ধ।

২. ব্যবসা-- লগ্নপতি, ৩য়, ৭ ম, ১১শ পতির সম্বন্ধ

৩.বুদ্ধিজীবি-- লগ্নপতি ৫ম , ৯ম পতির সম্বন্ধ।

৪. ঘরে বসে কর্ম-- লগ্নপতি,চতুর্থ,অষ্টম, দ্বাদশ পতির সম্বন্ধ।

প্রতিটি ক্ষেত্রে বিচার্যভাবগুলি গ্রহ নির্দিষ্ট কর্ম বা বৃত্তি অনুসারে জীবিকা গ্রহণ করতে হবে। গ্রহ নির্দিষ্ট কর্ম বা বৃত্তি, বলতে গ্রহ প্রভাবিত কর্ম বা বৃত্তি গুলোকে বোঝায়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200908203344

Monday, September 7th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে জন্মকরন

জোতিষ শ্রাস্ত্রে জন্মকরন

শুভ সোমবার
জোতিষ শ্রাস্ত্রে ১১ টি করন রয়েছে যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

*জন্মকরণ*

১)ববকরন---বলিষ্ঠ , বীর, কৃতী, লক্ষীশ্রী ও বিচক্ষণ হয়।

২)বালবকরণ--- ক্রিয়াশীল, স্বজনপ্রতিপালক, সেনাপতি, বংসগৌরবশীল , উদার বুদ্ধিযুক্ত হয়। ও বলবান হয়

৩)কৌলবকরণ--- বক্তা, বিনয়ী, স্বাধীন প্রকৃতির, তেজস্বী, পন্ডিতদের প্রিয়, ও কৃতঘ্ন হয়।

৪)তৈতিল করণ--- সংগীত, ও নৃত্যবিদ, ললোনাভিলাষী, কন্দর্পকান্তি, সুবক্তা, গুনবান, দক্ষ, ও শান্ত হয়।

৫)গড়করণ-- বিচারদক্ষ, শত্রু হন্তা, বলবান, পন্ডিত, প্রজ্ঞাবান, বহুদাসদাসীযুক্ত, দয়াবান, গুণান্বিত ও পরোপকারী হয়।

৬)বনিজকরন -- প্রাজ্ঞ, কৃতজ্ঞ, গুনবান, গুনীদের আদরণীয়, ব্যবসায় ধনী, শস্য ভান্ডার শালী হয়।

৭)বিষ্টিকরণ-- দরিদ্র, সৌভাগ্যহীন, কুকার্যরত, কুৎসিত, অতি লোভপরায়ন, দীনহীন, কুবুদ্ধিযুক্ত।

৮)শকুনিকরণ--- প্রবঞ্চক, ক্রুরবুদ্ধিযুক্ত, খুনী, অহিত্কারী, পরস্ত্রীগামী।

৯)চতুষ্পদ করণ--- সদচারহীন, ক্ষীণ শরীর, স্বল্প অর্থ যুক্ত, চতুষ্পদী ব্যবসায় বিত্তশালী।

১১)নাগকরণ-- মনিমানিক্যলোভী, বাকপটু, সুশীল, অভিনেতা।

১২)কিন্তুঘ্নকরণ--- শত্রু, ও মিত্রদের কাছে প্রিয়, ধর্ম, ও অধর্মের বিচার করে না, প্রসংশা বা নিন্দায় গ্রাহ্য করে না

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200907144157

Sunday, September 6th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও জন্মযোগ ৩য় পর্ব

জোতিষ ও জন্মযোগ ৩য় পর্ব

শুভ রবিবার

*জন্মযোগ তৃতীয় পর্ব*

পরিঘ যোগ--- মানববংশের মহামানবতুল্য, সত্যাশ্রয়ী, ক্ষমাহীন, স্বল্পাহারী ও শত্রুবিজয়ী হয়।

শিব যোগ--- শৈব, জিতেন্দ্রিয়, চারুদেহী, ও মহাত্মা হয়।

সিদ্ধি যোগ--- জিতেন্দ্রিয় , সর্বশাস্ত্রবিশারদ , গৌরতনু, বলিষ্ঠ, মধুরস্বভাবযুক্ত, বিনয়ী, সত্যবাদী, ও বহুভোগী হয়।

সাধ্য যোগ--- অসাধ্যসাধনকারী, বলবান, অতিশান্ত, শত্রুঘ্ন, সদবুদ্ধিযুক্ত, সৎপথে অর্থপার্জনকারী শ্রেষ্ঠ, ও বিনীত হয়।

শুভ যোগ---- মানবকল্যানকারী, পন্ডিত, সমাজ হিতৈষী, সদা শুভবুদ্ধিযুক্ত, সুন্দর বসনধারী, তীক্ষ্ণ বুদ্ধি যুক্ত।

শুক্রযোগ-- বিশাল দন্তযুক্ত, সুগন্ধমাল্য, সভাবিজয়ী, তেজস্বী ও জিতেন্দ্রিয় হয়।

ব্রহ্ম যোগ--- শাস্ত্রজ্ঞ, বর্নাচার বিশিষ্ট, শান্ত, দাতা, ও চারুকর্মা হয়।

ইন্দ্র যোগ-- মহাপ্রতাপশালী, বলবান, গুনবান, শ্লেষ্মা প্রকৃতি, লক্ষীমান, সদানন্দময়।

বৈধৃতি যোগ--- বান্ধবহীন, কুটিল , খল, মূর্খ, দরিদ্র, প্রবঞ্চক, কুকর্মরত, পরদাররত হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200906082705

Saturday, September 5th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও জন্মযোগ দ্ধিতীয় পর্ব

জোতিষ ও জন্মযোগ  দ্ধিতীয় পর্ব

শুভ শনিবার

*জন্মযোগ দ্বিতীয় পর্ব ২য় পর্ব‌ *

গন্ডযোগ-- স্বার্থপর, অন্যের কার্যনাশক, পুরুষবাদী, অতিচতুর, কুৎসিত, বন্ধুদের অপ্রিয়

বুদ্ধিযোগ-- ভোগী, বিনীত, কৃপণ, ও বাণিজ্যপটু হয়।

ধ্রুবযোগ-- না না সুন্দর সাহিতৎসৃষ্টিকারী, বান্দবদের পোষক, বহুদূর বৃস্তিত, সরস্বতীর বরপুত্র স্বরূপ হয়।

ব্যঘাতযোগ---সজ্জনব্যক্তির ক্ষতিকারক, কঠোর হৃদয়, অসত্য কথায় নিপুন, দুষ্টভাষী হয়।

হর্ষণ যোগ-- সুনয়নবিশিষ্ট, পদ্ম গন্ধ তনু, শাস্ত্রজ্ঞ, বিনীত, ও অক্রোধী হয়।

বজ্রযোগ--গুণী, প্রাজ্ঞ, বলশালী, তেজস্বী, রত্নবস্ত্রাদির পরীক্ষক ও শত্রুহস্তা হয়।

অস্রীক যোগ--- ধনী, মন্দমতি, লোভী, বলবান হয়।

ব্যাতিপাক যোগ-- কঠোর বাক্যপ্রধান, বালোকস্বভাব, ব্যাধিযুক্ত, পরোপকারী হয়।

বরীয়ান যোগ-- দাতা, অতিসুন্দর, কৃপালু, সুকর্মের কর্তা, মধুর চরিত্র, , বলবান, লোকবল যুক্ত হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200905064334

Friday, September 4th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও জন্মযোগ ১ম পর্ব

জোতিষ  ও  জন্মযোগ ১ম পর্ব

শুভ শুক্রবার

পঞ্চাঙ্গ জ্যোতিষ শাস্ত্রে ২৭ টি যোগ রয়েছে এর মধ্যে আজকে ৯ টি যোগ আলোচনা করছি।পড়ে সকলের ভালো লাগবে।

*জন্মযোগ ১ম পর্ব*

বিষকুম্ভ যোগ-- স্বতন্ত্র থাকতে ভালোবাসে; স্বাধীন কাজ করে, স্ত্রী-পুত্র- বন্ধু- বান্ধবসহ সুখে থাকে। গৃহাদি কাজে সুনিপুন হয় ও ধনী হয়।

প্রীতি যোগ-- ব্যাধিহীন, সুখী, সদানন্দময়, অনুরক্তজনানুরাগী, পন্ডিতের সান্নিধ্য লাভ ও যাচকের প্রতি স্বার্থহীন হয়,সঃ চাকরি হয়।

আয়ুষ্মান যোগ--- যানবাহনভোগী, বহুদেশবিজয়ী, উদ্যান ক্রীড়ক, দাসদাসিসমৃদ্ধ ও সদাগর্বিত ভাব যুক্ত হয়,দীর্ঘ জীবী হয়।

সৌভাগ্য যোগ-- ভাগ্যবান, প্রশংসিত, গুনজ্ঞ, উদারপ্রাণ , অভিমানী, প্রিয়ভাষী,মোনোরমা স্ত্রী হয়।

শোভন যোগ--- প্রিয় দর্শন, সুপন্ডিত, সম্মানী, শত্রুধ্বংশকারী, প্রবীণ হয়।

অতিগন্ডযোগ-- কলহপ্রিয়, বেদনিন্দুক, ধূর্ত, কৃতঘ্ন, গণব্যাধিযুক্ত, দীর্ঘ দেহী, ও বিশাল গণ্ডযুক্ত হয়।

সুকর্মযোগ --- পরোপকারী , নৃত্যসংগীত প্রিয়, সম্মানী, প্রসিদ্ধ, সৎকর্মানুরক্ত হয়।

ধৃতিযোগ-- প্রাজ্ঞ, বক্তা, শান্ত, বিনয়াবনত হয়।
ধার্মিক ও সাধু সঙ্গ লাভ হয়।

শূলযোগ--- ভীত, দরিদ্র, দয়িতা প্রিয়, বন্ধু বর্গক কর্তৃক নিন্দিত, ভোগহীন অপ্রিয় কারী হয় ,মলিন ও দ্ররিদ্র হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200904230542

Thursday, September 3rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও জন্মনক্ষত্র ৩ য় পর্ব

জোতিষ ও জন্মনক্ষত্র ৩ য় পর্ব

শুভ বৃহস্পতিবার

https://youtu.be/6oG6OE2S1C0

** নক্ষত্র ও জোতিষ ৩য় পর্ব**

পূর্বষাড়া-- স্তাবকগনানুরক্ত, দেবদ্বিজে ভীতি, বান্ধবপ্রিয়, কার্যনিপুন ও শত্রুবিনাশকারী।

উত্তরাষাড়া-- কুসঙ্গযুক্ত, নারী আসক্ত, নিপুন, বলবান হয়।

শ্রবনা-- স্বধর্মেস্থিতি, মানী, বিবেচক, দেবদ্বিজে ভক্ত, তীর্থবাসী, মহাসৌভাগ্যশালী।

ধনিষ্ঠা-- দীর্ঘশরীর, কফ, ও শ্লেষ্মা জনিত রোগে কষ্ট পায়। কামার্ত, বিবাদপ্রিয়, শাস্ত্রজ্ঞ , সর্বদা সম্মানী।

শতভিষা-- অলস, চেষ্টাহীন, হস্তীপ্রিয়, বিভবযুক্ত।

পূর্বভাদ্রযুক্ত-- স্বল্প ধনবান, দাতা, বিনীত, প্রিয়ভাষী, প্রবাসী, রাজসেবক।

উত্তরভাদ্রপদ--- গম্ভীর , পূণ্য বান, মহাবলশালী, ক্রোধান্বিত, স্থূলশরীরযুক্ত।

রেবতী-- তীক্ষ্ণ বুদ্ধি যুক্ত, সুন্দরকান্তি, বিদ্বান, প্রবাসী, রাজসেবক।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200903170653

Wednesday, September 2nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জন্মনক্ষত্র ও জোতিষ ২য় পর্ব

জন্মনক্ষত্র ও জোতিষ ২য় পর্ব

শুভ বুধবার

জোতিষ ও জন্মনক্ষত্র ২য় পর্ব

মঘা-- বিবাদপ্রিয়, সিংহ তুল্য, সুনয়ন, অল্প বিদ্বান, রাজসেবক।

পূর্বফাল্গুনী-- ধনাঢ্য, প্রবাসী, শত্রুহীন, লোকপ্রিয়, সদানন্দময়।

উত্তরফাল্গুনী-- সকল লোকপ্রিয়, দাতা, ধনী, পুত্র যুক্ত, কৃপণ ।

হস্তা-- অল্পভাষী, পাপার্থশালী, সুন্দরণয়ন, প্রতাপশালী, সত্যপরায়ন, জ্ঞানী, সাহিত্য ও সঙ্গীতে পারদর্শী।

চিত্রা-- ধনবান, বলবান, লোকপ্রিয়, যশস্বী, মাতৃভক্ত।

স্বাতী-- বহু রত্ন যুক্ত, ধাতুদ্রব জীবী, সুখী, বহুধনের অধিকারী।

বিশাখা-- প্রবাসী, পন্ডিত বিরোধী, ধার্মিক।
ধনী,ও হিংসুটে।

অনুরাধা-- শত্রুঘাতক, চোর, পরশ্রীকাতর, চালাক।

জ্যেষ্ঠা--- অতিবলশালী, কমলবদন, ক্রুর, পন্ডিত, দুষ্ট বুদ্ধিযুক্ত, বিবাদ প্রিয়।

মূলা-- বলশালী, ব্যাকুল হৃদয়, সর্বশাস্ত্র অনুরাগী, অভাবগ্রস্ত ,মলিন ও দীর্ঘ জীবি।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

কোন কোন মাসে, বারে ও দিনে কি কি খাবেন না

https://youtu.be/xJ8tt9sJSbA



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200902074500

Tuesday, September 1st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জন্মনক্ষত্র ও জোতিষ ১ম পর্ব

জন্মনক্ষত্র ও জোতিষ ১ম পর্ব

শুভ মঙ্গলবার

আজকের প্রতিবেদন জন্মনক্ষত্র।২৭ টি নক্ষত্র কে তিনটি পর্বে তুলে ধরছি।আজ ১ম পর্ব।

https://youtu.be/xJ8tt9sJSbA

*জন্মনক্ষত্র*১মপর্ব

অশ্বিনী-- জাতক জ্ঞানী, তত্ত্বজ্ঞ, অতিখল, চপল, চাটুকথায় প্রিয় ও রাজানুগৃহীত।

ভরণী-- ধান্য, ও নানাপ্রকার শস্যাদি ক্রয় বিক্রয়ে ধনবান , ক্রুর, প্রশান্ত , প্রবাসী, ও শত্রুবিজয়ী ।

কৃত্তিকা--- উদার হৃদয় , ক্রুর চরিত্র,অতিভিরু, শত্রুর দ্বারা উৎপীড়িত ।

রোহিনী-- ভোগী, দয়ালু, পবিত্র, দক্ষ, নৃত্যসংগীত বিশারদ , ধনবান , স্থূল কপোলায়ন যুক্ত, মহাবলবান।

মৃগশিরা-- হরিননয়ন, অতিবলশালী, সাহসী, সুন্দর, রাজপ্রিয়, কামুক, চপল, নাস্তিক।

আদ্রা-- চপল, বলবান , সদাপ্রফুল্ল, লুব্ধ, পবিত্রহৃদয় , সংসার ত্যাগী হয়।

পূর্ণবসু-- অতি ধার্মিক, নিজকর্মে নিপুন , পিতৃ মাতৃভক্ত অতি অভিলাষী, প্রবাসী।

পুষ্যা-- শ্রেষ্ঠ চিত্ত, কৃতী, বংশগৌরব, প্রাজ্ঞ, অতি তেজস্বী, বলশালী, সর্ববিদ্যায় নিপুন।

আশ্লেষা-- পিতৃ মাতৃ বিদ্বেষী, ক্রুর স্বভাব যুক্ত, মূর্খ, মিথ্যুক ও কামুক।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200901190731

Sunday, August 30th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জন্মতিথি ও জোতিষ ২ য় পর্ব

জন্মতিথি ও জোতিষ ২ য় পর্ব

শুভ রবিবার

তিথি অনুযায়ী মানুষ কেমন হয় ২য় অংশ

জন্মতিথি

https://youtu.be/0batkC4oC9w

ষষ্ঠী--- বিদ্বানপ্রধান, চালাক, প্রবল কীর্তিমান, প্রলম্বিত বাহু , ব্রণময় মুখ, সত্যবাদী, দীর্ঘায়ু হয়।

সপ্তমী-- কন্যাযুক্ত , শত্রুবিজয়ী, প্রতাপবান, দেব দ্বিজে ভক্তিমান, মহাত্মা, ও পিতার সম্পত্তিনাশক হয়।

অষ্টমী-- রাজধনে ধনবান, কৃষদেহী, সুশ্রী, কৃপাবান, যুবতীপ্রিয়, পশু ও ধনশস্যশালী, ও সুধীর হয়।

নবমী-- সদা বিরোধী, সজ্জনদের বিদ্বেষপাত্র, পরোপকারী, কুশীল, আচারবিহীন, কৃপণ, ও পাষানমন হয়।

দশমী-- বিদ্বান , ধমপুত্রবান, দীর্ঘগ্রীবা, উদারহৃদয়, সুমনা, দয়ালু হয়।

একাদশী-- ক্রোধযুক্ত, ক্লেশসয্যকারী, সুভাষী, সুকর্মী, স্বজনপ্রতিপালক, মহান, দেবগুরুপ্রিয় ও সদানন্দময় হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200830095620

Sunday, August 30th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জন্মতিথি ও জোতিষ ১ম পর্ব

জন্মতিথি ও জোতিষ ১ম পর্ব

শুভ শনিবার

https://youtu.be/a4REg3jE6Ak

তিথি অনুযায়ী মানুষ কেমন হয়?

: *জন্মতিথি*(১ম পর্ব)

প্রতিপদ-- নরনারী মনিস্বার্নাদিভূষিত, চারুকান্তি, কুলশীল, প্রতাপশালী, সুন্দরবেশকারী, মনোহর কেশ, ও সৎপুত্র যুক্ত হয়।

দ্বিতীয়া---বহুগুনযুক্ত, দাতা, দয়ালু, কুলজ্জলকারী, পবিত্রমন, প্রবল বলবান, প্রচুর কীর্তি অর্জনকারী,

তৃতীয়া--অতিগুনশালী , বায়ুব্যাধিযুক্ত, পরোপকারী, সত্যবাদী, ও বিদ্বান হয়

চতুর্থী-- স্ত্রী / পতি/ পুত্র বিষয়ে ভাগ্যশালী, বিবাদরত, কৃপাবান, বিজয়ী, ও কঠোর হৃদয় হয়।

পঞ্চমী-- রাজসম্মানী, সুশ্রী, পন্ডিত, বন্ধুবৎসল হয়।ও ধনী হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200830095444

Friday, August 28th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জন্মপক্ষ ও জোতিষ

জন্মপক্ষ ও জোতিষ

শুভ শুক্রবার

পক্ষ দুইটি শুক্লা পক্ষ ও কৃষ্ণ পক্ষ,পক্ষ অনুযায়ী মানুষ কেমন?

**জন্মপক্ষ*

*শুক্লপক্ষ*--- শুক্লপক্ষে যাদের জন্ম তারা চপলমন, সুশীল, বাকপটু, সুন্দর দেহি, প্রফুল্ল ও নীতিজ্ঞ হয় ও দানশীল ধার্মিক।এদের জন্ম মাস আশ্বিন ও বৃহস্পতি লগ্নে বা একাদশে থাকলে তো কথায় নাই।এরা পন্ডিত, দিদ‍্যান ও সর্বগুনের অধিকারী হয়।

*কৃষ্ণপক্ষ*--- কৃষ্ণপক্ষে জন্মালে প্রলাপরত, ধ্বংসকারী, স্ববংশের উন্নতিকারক, ও কামুক হয়,মিথ্যা বাদী,ও মূর্খ হয়।
এদের রবির প্রতিবিধান আবশ্যক।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200828100534

Thursday, August 27th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জন্মবার ও জোতিষ

জন্মবার ও জোতিষ

লভ বৃহস্পতিবার
জোতিষ শ্রাস্ত্রে কোন বারে জম্মালে কেমন হবে

*জন্মাবার*

রবিবার-- এ বারে জন্মালে মানুষ ধার্মিক, তীর্থসেবী, প্রিয়ংবদ, সামান্য অর্থে সন্তুষ্ট হয়।

সোমবার-- এ বারে জন্মালে জাতক জাতিকা সদা প্রসন্ন, কামার্ত, নারীপুরুষের প্রিয়, মৃদু / কঠোরভাষী, নম্র, ভদ্র, ও অল্পভোগী হয়।

মঙ্গলবার-- এই বারের জাতক জাতিকা অতি ক্রুর, সাহসী, ক্রোধী, কপিলবর্ণ, শ্যাম, কৃষিকর্মে নিপুন হয়।

বুধবার--- এ বারে যারা জন্মায় তারা মেধাবী বুদ্ধিমান, সরল, সুন্দর, নৃত্য গীত প্রিয়, সন্ন্যাসী হয়।

বৃহস্পতিবার-- যাদের এইবারে জন্ম তারা শাস্ত্রজ্ঞ , মধুরভাষী, শান্ত, মানের জন্য কাঙ্গাল, দৃঢ়সংকল্প, ও দয়ালু হয়।

শুক্রবার -- শুক্রবারে জাত মানব কুটিল , দীর্ঘজীবী, নীতি শাস্ত্রে পন্ডিত, বিপরীত লিঙ্গকে আকর্ষণকারী হয়।

শনিবার-- এইবারে জন্মালে মানুষ কলহে বিবাদে জড়াই, চর্মরুগী, প্রবাসী হয়

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200827224156

Thursday, August 27th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও বাংলা মাসে জন্ম

জোতিষ ও বাংলা মাসে জন্ম

শুভ বুধবার আজকের প্রতিবেদন বাংলা মাস অনুযায়ী জন্ম ফল ২ অংশ *কার্তিক মাস*-- এ মাসের জাতক জাতিকা ক্রয় বিক্রয় দক্ষ, ধনবান, বহুভাষী, কূটবুদ্ধিযুক্ত শ্রীমান ও রণপন্ডিত হয়। *অগ্রহায়ণ মাস*-- এই মাসের জাতক জাতিকা তীর্থ ভ্রমণরত, প্রবাস প্রিয়, পরোপকারী, সৎস্বভাববিশিষ্ট , নারীপ্রিয় হয়। *পৌষ মাস*-- এই মাসের জাতক জাতিকা গুহ্যমন্ত্রবিদ, কৃশ দেহী, পরোপকারী , পিতৃধনহীন, কষ্ট সহিষ্ণু, ব্যায়কারী, ও শান্ত প্রকৃতির হয়। *মাঘ মাস*-- এই মাসে জন্মালে নরনারী বিদ্বান , বিনীত, কুলশ্রেষ্ঠ, সদচারযুক্ত, প্রবীণ যোগী, বিষয়াসক্ত, ও ইন্দ্রসম হয়। *ফাল্গুন মাস*--- এই মাসে যাদের জন্ম তারা প্রিয়বাক, সজ্জনপ্রিয়, পরোপকারী, শুদ্ধমন, দাতা, ও তীব্র কামার্ত হয়। *চৈত্র মাস*-- এই মাসে জন্মগ্রহণ করলে জাতক সৎকর্মানুরাগী, বিনয়ী, ভোগী, সুখী, সুখাদ্য আহারে নিপুন, সৎবান্ধ যুক্ত এবং দেবদ্বিজে ভক্তিমান হয়। আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ?? আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ?? আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ?? তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে। ACHARYA KUSH MUKHERJEE RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B) PIN NO 731224 GOLD MEDALIST WHATSAPP NO 9233172388 CONTACT NO 7001608953 ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/= MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER PLEASE LIKE&SARE Contact with me :www.apnc.co.in https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks UTUBE LINK : https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন: https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200827222013

Tuesday, August 25th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

বাংলা মাস ও জোতিষ ১ অংশ

বাংলা মাস ও জোতিষ ১ অংশ

শুভ মঙ্গলবার
আজকের প্রতি বেদন বাংলা জন্মমাস অনুযায়ী জন্মহলে মানুষ কেমন হয়

জন্মমাস*

*বৈশাখ মাস* --- এই মাসে জন্মালে জাতক জাতিকা বিনীত, দেবতা, ও ব্রাহ্মহনের প্রতি অপার ভক্তিপরায়ন, ধার্মিক, সতব্যক্তির প্রতিপালক, সদগুনযুক্ত ও সবার প্রিয় হয়।

*জ্যৈষ্ঠ মাস* -- এই মাসে যারা জন্মান , তাদের মধ্যে বিদেশ বাস, তীব্র প্রকৃতি, ক্ষমাশীল, দীর্ঘসূত্রী, না না প্রকার বুদ্ধি ও শ্রেষ্ঠ পন্ডিত হবার গুন থাকে।

*আষাঢ় মাস* --- এই মাসের জাতক জাতিকা নানা ভাষা, ও শাস্ত্রতে পন্ডিত হন। আমদপ্রিয়, প্রমত্ত, গুরুর প্রতি অচলা ভক্তি, বহুব্যায়ী, ও মন্দাগ্নি ব্যাধি প্রধান হয়।

*শ্রাবণ মাস* --- এ মাসের নর নারী প্রসিদ্ধ , ধনবান,স্ত্রী, পুত্র বিষয়ে সুখী হয়।

*ভাদ্র মাস* -- এ মাসে জন্ম যাদের তারা ধীর প্রকৃতির, সুন্দরী, শত্রুনাশক, কুটিল, হাস্য যুক্ত হয়।

*আশ্বিন মাস* -- এই মাসে জন্মালে নরনারী সকলের প্রিয় , রাষ্ট্র প্রধান দের প্রিয়, কাব্য, সাহিত্য, সঙ্গীত এবং নৃত্য কুশলী, কুশাগ্র বুদ্ধিযুক্ত, সুখী, দাতা, বহু যশে
গর্বিত, ও ভক্তি প্রধান হয় ও ধার্মিক ও ন‍্যায় পরায়ন হয়‌।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200825071208

Sunday, August 23rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে কোন কোন তিথি, বার ও মাসে কি কি খাবেন না

জোতিষ শ্রাস্ত্রে কোন কোন তিথি, বার ও মাসে কি কি খাবেন না

শুভ রবিবার

আজকের প্রতিবেদন টি আপনাদের সকলের খুব ভালো লাগবে

*শাস্ত্রমতে কোন তিথিতে, মাসে, ও বারে কি কি খাবেন না* (গার্গ‍্য,ভরদ্ধাজ,ভৃগু ও পরাশর মুনির মতে)

১.প্রতিপদ- চাল কুমড়া - অর্থনাশ হয়।

২. দ্বিতীয়া- সাদা বেগুন - কর্মে বাঁধা/ দুর্নাম হয়।

৩. তৃতীয়া- পটল/ ঝিঙে- গুপ্ত শত্রু বৃদ্ধি/ ধন হানী হয়।

৪.চতুর্থী- মূলা - কলঙ্ক বৃদ্ধি হয়।

৫. পঞ্চমী - বেল - লক্ষীশ্রী ভাব নষ্ট হয়।

৬. ষষ্ঠী- নিম - ত্রিযোগ যোনি প্রাপ্তি হয়।

৭. সপ্তমী -- তাল --দেহের নাশ বা রোগ ব্যাধি দেখা দেয়।

৮.অষ্টমী-- নারিকেল -- বুদ্ধিনষ্ট হয়।

৯.নবমী- লাউ - গোমাংস ভক্ষণ হয়।

১০. দশমী-- কলমী শাক-- গ হত্যা তুল্য।

১১. একাদশী --সীম-- মহাপাপ হয়।

১২. দ্বাদশী-- পুঁই শাক-- ব্রহ্ম হত্যা হয়।

১৩. ত্রয়োদশী-- বেগুন - পুত্রের ক্ষতি হয়।

১৪. চতুর্দশী-- মাসকলাই -- রোগবৃদ্ধি হয়।

১৫. পূর্ণিমা-- মাছ / মাংস-- অর্থ হানী হয়।

১৬.অমাবস্যা- মাছ/ মাংস-- আইনি সমস্যা দেখা দেয়।

১৭. সংক্রান্তি-- মাছ/ মাংস-- ভাগ্য হানী হয়।

অমাবস্যা ও পূর্ণিমাতে চন্দ্রের টানে মানুষের দেহে রস বৃদ্ধি পায়। যার জন্য ওই দুই তিথিতে মানুষের দেহে বাতের ব্যাথা বৃদ্ধি পায়। ভিন্ন ভিন্ন তিথিতে চন্দ্রের টানে ভিন্ন ভিন্ন অঙ্গে রস বৃদ্ধির কারণে শাস্ত্রানুসারে ওই খদ্দগুলি নিষিদ্ধ।

*সপ্তাহের দিন*

১. রবিবার- নিম ,বেগুন ইত্যাদি পোড়া খেতে নাই - অর্থনাশ, রোগবৃদ্ধি, দুর্ঘটনা ঘটে।

২.সোমবার - ডুমুর/ পটল -- দুর্ঘটনা ঘটে।

৩. মঙ্গলবার - কুমড়ো -- ঋণ হয়।

৪. বুধবার-- মাসকলাই- দরিদ্রতা দেখা দেয়।

৫. বৃহস্পতিবার- মাছ/ মাংস/ মুসরী ডাল-- ধনহানি হয়।

৬. শুক্রবার-- টক/ আনারস-- কর্মহানি হয়।

৭.শনিবার-- মাছ/ মাংস-- আয়ু কমে।

*মাস*

চৈত্র - সীম - বংশনাশ ,রোগবৃদ্ধি

ভাদ্র - লাউ - অর্থহীন হয়

মাঘ- মূলা - দৃষ্টি শক্তি লোপ পায়

এছাড়া ও এতে শরীরে বিভিন্ন রোগ দেখা দেয়। চর্ম রোগ, পাকস্থলী, রক্তচাপ বৃদ্ধি ইত্যাদি হতে পারে।।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200823073039

Saturday, August 22nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

নক্ষত্রের দিক ও শুভ কার্যাদির দ্ধিতীয় অংশ

নক্ষত্রের দিক ও শুভ কার্যাদির দ্ধিতীয় অংশ

শভ শনিবার

আজকের প্রতিবেদন নক্ষত্রের দিক ও শুভ কার্যাদির দ্ধিতীয় ভাগ।

৬. পূর্বফাল্গুনী , পূর্বষাড়া, পূর্বভাদ্রপদ, ভরণী, ও মঘা নক্ষত্রকে উগ্রগণ নক্ষত্র বলে। এই নক্ষত্রে উচ্চাটন, দহন, বন্ধন, ও অস্ত্রাঘাটাদি কাজ সিদ্ধ হয়।

৭. হস্তা, অশ্বিনী, ও পুষ্যা, নক্ষত্রকে লঘুগণ নক্ষত্র বলে। এই নক্ষত্রে চন্দ্র এলে পুণ্যকাজ, শিল্পকাজ, রতি ক্রীড়া, জ্ঞান, ভূষণ, নির্মাণ করা ঔষুধিপান, কর্মদি সিদ্ধ হয়।

৮. অনুরাধা, চিত্রা, এবং মৃগশিরা নক্ষত্রকে মৃদুগণ নক্ষত্র বলে। এই নক্ষত্রে চন্দ্র এলে মিত্র, অর্থ, সুরতবিধি, গর্ভধান, বস্ত্র, ভূষণ, ও গীতাদি প্রভৃতি মঙ্গল কাজ শুভকর হয়।

৯. কৃত্তিকা, বিশাখা, নক্ষত্রদ্বয় কে মৃদুতিক্ষগণ নক্ষত্র বলে । এই নক্ষত্রদ্বয়ে চন্দ্র এলে পশু প্রভৃতির চর্যা ও সেতু কাজ সিদ্ধ হয়।

১০. শ্রবনা, ধনিষ্ঠা, শতভিষা, পুনর্বসু, ও স্বতী নক্ষত্রদের চরগণ নক্ষত্র বলে। এই নক্ষত্রগুলিতে চন্দ্র এলে কুসুম উদ্যান অন্যান্য উদ্যান নির্মাণ, চর ও স্থির সব কাজই সিদ্ধ হয়।

১১. হস্তা, মূলা, মৃগশিরা, ও পুষ্যা, নক্ষত্রদের পুন্নাম নক্ষত্র বলে। এই নক্ষত্রগুলিতে চন্দ্র এলে পুংসবনাদি কাজ করবেন

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200822183906

Saturday, August 22nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

গনেশ চতুর্থী ২০২০

গনেশ চতুর্থী ২০২০

শুভ শনিবার (২২/০৮/২০২০)

আজকে গনেশ চতুর্থী।গতকাল কাল রাত ১১.০৪ মিঃ চতুর্থী লেগেছে ছাড়বে সন্ধ্যা ৭.৫৭ মিঃ এ ।আজকের বিষয়,সিদ্ধীদাতা গনেশ, তার বন্দনা ও সিদ্ধীবিনায়কের পাঁচটি মহাশক্তি মন্ত্র।

সিদ্ধিদাতা গণেশের জন্মোৎসব রূপে পালিত হয় এই উৎসব। হিন্দু পঞ্জিকা অনুযায়ী ভাদ্র মাসের শুক্লা চতুর্থী তিথিতে গণেশের পূজা বিধেয়। সাধারণত এই দিনটি ২০ অগস্ট থেকে ১৫ সেপ্টেম্বরের মাঝে কোনো এক দিন পড়ে। দশদিনব্যাপী গণেশোৎসবের সমাপ্তি হয় অনন্ত চতুর্দশীর দিন। ভাদ্রপদ শুক্লপক্ষ চতুর্থী মধ্যাহ্নব্যাপিনী পূর্বাবিদ্ধ – এই পূজার প্রশস্ত সময়। চতুর্থী দুই দিনে পড়লে পূর্বদিনে পূজা অনুষ্ঠিত হয়। এমনকি দ্বিতীয় দিন মধ্যাহ্নের সম্পূর্ণ সময়ে চতুর্থী বিদ্যমান হলেও পূর্বদিন মধ্যাহ্নে এক ঘটিকার (২৪ মিনিট) জন্যও যদি চতুর্থী বিদ্যমান থাকে তবে পূর্বদিনেই গণেশ পূজা হয়।

গণেশ পূজা ভারতের সর্বত্র অনুষ্ঠিত হলেও এই উৎসব মহারাষ্ট্র, গোয়া, গুজরাট, কর্ণাটক, তামিলনাড়ু ও অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যে বিশেষ উৎসাহ উদ্দীপনার সঙ্গে পালিত হয়। ভারতের বাইরে নেপালে এই উৎসব মহাসমারোহে পালিত হয়। শ্রীলঙ্কায় তামিল হিন্দুরাও এই উৎসব পালন করে থাকেন।

সনাতন ধর্মালম্বীদের আরাধ্য গণেশের জন্ম থেকে শুরু করে তাঁর প্রথম পুজো হওয়া পর্যন্ত এমন বহু ঘটনা রয়েছে, যা আমাদের অনেকের অজানা। অনেকে ডাকেন গণপতি নামে, অনেকে ডাকেন গণেশ, অনেকে ডাকেন বিনায়ক নামেই ৷

আগে জেনে নেওয়া যাক গণপতি গণেশের জন্মের কাহিনি। কথিত আছে, উবটন দিয়ে একটি বালকের মূর্তি তৈরি করেন মাতা পার্বতী। এর পর তাতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেন। জীবনদানের পর ওই বালককে নিজের পুত্র স্বীকার করেন মাতা পার্বতী। শুধু তাই নয় পরম শক্তিশালী এবং বুদ্ধিমান হওয়ারও আশীর্বাদ দেন তাকে। যে সময় গণেশের জন্ম হয়, তখন দেবাদি দেব মহাদেব কৈলাশে ছিলেন না।

কৈলাশ ফেরার পর গুহদ্বারে একটি বালককে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেন। সেই গুহাতেই ছিলেন পার্বতী। মা-এর আদেশ মেনে শিবকে ওই গুহায় প্রবেশ করতে দেননি গণেশ। ফলে গণেশের ওপর রেগে যান মহাদেব। এর পরই দেবতাদের সঙ্গে গণেশের যুদ্ধ বাধে। একে একে সমস্ত দেবতাই গণেশের শক্তির সামনে পরাজিত হন। এর পর ত্রিশূল দিয়ে নিজের অজান্তেই পুত্র গণেশের শিরোচ্ছেদ করেন মহাদেব।

পুত্র গণেশের মৃত্যুতে ক্রুদ্ধ পার্বতীকে শান্ত করতে অবশেষে পুত্র গণেশের প্রাণ ফিরিয়ে দেন মহাদেব। হাতির মাথা ওই বালকের দেহে যুক্ত করা হয়।

জন্মের কিছু সময় পর পিতার সঙ্গে যুদ্ধ এবং তার পর প্রথম পূজ্যের আসন লাভ করেন তিনি। কিন্তু এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল তার জন্ম সময়ের কারণ।

শাস্ত্র মতে, ভাদ্রপদ শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে গণেশের জন্ম হয়। তাই শাস্ত্রে ভাদ্রপদ শুক্লপক্ষের চতুর্থী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনই সর্বত্র গণেশ চতুর্থী পালিত হয়।

জ্যোতিষশাস্ত্রে চতুর্থীকে রিক্তা তিথি বলা হয়েছে, সে দিন কোনও শুভ কাজ হয় না। কিন্তু সে দিনই গণেশের জন্মদিন হওয়ায় চতুর্থীতে রিক্তা তিথির দোষ গ্রাহ্য করা হয় না। তাই সমস্ত শুভ কাজ করা যায়। গণেশের কুষ্ঠিতে লগ্নে বৃশ্চিক রাশি রয়েছে এবং মঙ্গল বিরাজ করছে।

লগ্নস্থানে শনির পূর্ণদৃষ্টি রয়েছে। আবার সূর্যের ওপর শনির দৃষ্টি থাকার ফলেই বাবার হাতে পুত্রের শিরোচ্ছেদ হয়।

গণেশের কুষ্ঠিতে লগ্ন এবং লগ্নেশে বৃহস্পতির পূর্ণ দৃষ্টি রয়েছে। বৃহস্পতি দ্বিতীয় এবং পঞ্চম গৃহের স্বামী। অন্য দিকে বুধও স্বরাশির। এ কারণে গণেশ বুদ্ধি এবং জ্ঞানের দাতা এবং প্রথম পূজ্য।

গণেশের কুষ্ঠিতে পঞ্চমহাপুরুষ যোগের মধ্যে শশ এবং রুচক নামের যোগ তৈরি হয়। দসমেশ নিজের গৃহে রয়েছেন, তাই গণেশ শিবের গণের অধ্যক্ষ। তিনি গণাধ্যক্ষ নামেও পরিচিত।

গণেশের অপর নাম বিঘ্নহর্তা। কারণ তিনি সমস্ত ধরনের বিঘ্ন-বাধা দূর করেন। লগ্নে অবস্থিত মঙ্গলে শনি এবং বৃহস্পতির দৃষ্টির কারণে তিনি এই ক্ষমতা পান।

সিদ্ধিদাতা শিব গৌরী পুত্র গণেশ মহারাজ ছিলেন
বুদ্ধিতে সুনিপুণ । পুরাণ গুলিতে এমন বহু ঘটনা আছে
এক সময়ের কথা , মাতা উমা ঠিক করলেন দুই
পুত্রের বিবাহ দেবেন । সেইমতো শর্ত
হোলো যে আগে সাতবার পৃথিবী পরিক্রমা
করে আসতে পারবে তার বিবাহ অগ্রে দেওয়া
হবে । এই শুনে কুমার স্কন্দ, তাঁর বাহন ময়ূরে
চেপে পৃথিবী পরিক্রমা করতে বের হলেন।
গণেশ মহারাজ চিন্তায় পড়লেন। তাঁর বাহন মূষিক।
মূষিকে চেপে সাতবার পৃথিবী পরিক্রমা করতে
কয়েক যুগ চলে যাবে। মঙ্গলমূর্তি গণেশ জী
তখন শিব পার্বতীকে সাতবার প্রদক্ষিণ করে
বললেন- “পিতা মাতা। আমার পৃথিবী পরিক্রমা হয়ে
গেছে ।” হরগৌরী আশ্চর্য হয়ে বললেন-
“সেকি? তুমি তো পরিক্রমা করতে গেলেই না,
কিভাবে পরিক্রমা হোলো?” বক্রতুণ্ড গজানন
বললেন- “পিতামাতাই সন্তানের কাছে ভগবান, পিতামাতাই
সন্তানের কাছে জগত। তাই আপনাদের পরিক্রমা
করে আমার জগত পরিক্রমা হয়ে গেছে।”
হরগৌরী বুঝলেন সিদ্ধিদাতার বুদ্ধি তীব্র। রিদ্ধি ও
সিদ্ধি নামক দুই কন্যার সাথে গণেশের বিবাহ দিলেন।
গণেশের দুই পুত্র ও এক কন্যা। পুত্রদের নাম শুভ
ও লাভ, কন্যার নাম সন্তোষী । পুরানে এমন ঘটনা
বেদব্যাস লিখেছেন যাতে আমরা পিতামাতার সেবা
করি ।
গণেশের আর এক বুদ্ধি । মূষকরাজ নামক এক অসুর
ছিলেন । তাঁর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে স্বর্গচ্যুত
দেবতারা কৈলাসে এসে ভগবান শিবের কাছে সকল
বৃতান্ত বললেন। ভগবান শিবের নির্দেশে গণেশ
অসুরপুরী আক্রমণ করে অসুর নিধন শুরু করলেন
। মূষকরাজ যুদ্ধে আসলে গণেশ জী চাতুরী
দ্বারা তাকে মূষিকে পরিণত করে বিশাল দেহ নিয়ে
মূষিকে বসলে , মূষকরাজের দফারফা শেষ হতে
লাগলো। মূষকরাজ ক্ষমা চাইলে গণপতি বর দিয়ে
বললেন- “আজ থেকে তুমি আমার বাহন, তুমিও আমার
সাথে পূজা পাবে। তোমার স্কন্ধে আমি ক্ষুদ্র
পুষ্পসম ওজন পরিগ্রহ করে অধিষ্ঠান করবো। তখন
তোমার কষ্ট হবে না।” ভিন্ন মতে স্বর্গের
কোনো এক গন্ধর্ব কোনো মুনি শাপে
মূষিকে রূপান্তরিত হয়ে সেই মুনির আশ্রমে তাণ্ডব
আরম্ভ শুরু করে। তখন মুনির প্রার্থনায় গণেশ
মহারাজ প্রকট হয়ে সেই মূষিক কে বাহন বানান ।
একদিনের ঘটনা। গজানন মূষিকে অধিষ্ঠান করে
যাচ্ছিল্লেন। পথে মূষিকের শত্রু এক নাগ কে
দেখে মূষিক ভীত হয়ে হঠাত থেমে গেলে
আচমকা গণেশ জী মূষিক থেকে পড়ে যান।
সেসময় চন্দ্রদেব গণেশ জীর স্থূল দেহ ও
হস্তীমুখ নিয়ে ব্যাঙ্গ করলে গণেশ জী
চন্দ্রদেবকে অভিশাপ করেন । পরে চন্দ্রদেব
গণেশ জীর আরাধনা করে শাপ থেকে মুক্তি পান
। ভাদ্রমাসের নষ্টচন্দ্র দিন চন্দ্র দর্শন করলে নাকি
সেই অভিশাপ লাগে বলে পুরাণে লেখা। বলা হয়
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সেইদিন চন্দ্র দর্শন
করেছিলেন, এরপর মণি অপহরণের ঘটনা ঘটে। যাই
হোক ব্যাস মুনি পুরানে আমাদের এই শিক্ষা
দিয়েছেন যে কারোর দেহ দেখে তাকে
ব্যাঙ্গ উপহাস করতে নেই। ভাদ্র মাসের নষ্টচন্দ্র
দর্শন তিথিতে চন্দ্র দর্শন করলে পরদিন প্রভাতে
গণেশ জীকে দূর্বা দ্বারা পূজা করতে হয়- নচেৎ
সেই শাপ লেগে যায় বলে পুরাণে লেখা ।
একদা কুবের নিজ দর্প প্রদর্শনের জন্য গর্বে
বুক ফুলিয়ে কৈলাসে শিব কে নিমন্ত্রণ করতে
আসেন । ভগবান শিব অন্তর্যামী । তিনি কুবের কে
শিক্ষা দেবার জন্য গণেশ কে পাঠালেন । গণেশ
এসে কুবের মহলে গ্রেগ্রাসে এত খাবার
খেতে লাগলেন, যে কুবের ভবন খাদ্যশূন্য
হোলো। কুবের এসে মহাদেবের কাছে ক্ষমা
চাইলে মহাদেব গণেশ কে ফিরিয়ে আনলেন। এই
জন্য কদাপি গর্ব করা উচিৎ নয় । একবার কৈলাসে সমস্ত
দেবতা ও ত্রিদেব ত্রিদেবী উপস্থিত ছিলেন।
ছিলেন না শুধু গণেশ । সেসময় সিন্দুর নামক এক
অসুর এসে সমগ্র কৈলাস কে হাতে তুলে সমুদ্রে
নিক্ষেপ করতে চাইলেন। ভগবান শিব ভাবলেন
কপাল নয়ন অগ্নি দিয়ে সেই অসুরকে ভস্ম
করবেন । কিন্তু ভাবলেন অসুরের হাতে সমগ্র
কৈলাস। এই মুহূর্তে অসুরকে ভস্ম করা উচিৎ না । উপায়
না দেখে গণেশ কে স্মরণ করলেন। গণেশ
এসে তাঁর দন্ত দিয়ে সিন্দুর অসুরকে টুকরো
করে দিলেন । মহাভারত এর লেখক ছিলেন গণেশ
। ব্যাসদেব শ্লোক বলতেন , গণেশ মহারাজ তাঁর
দন্ত ভেঙ্গে কলম বানিয়েছিলেন সেটা নিয়ে
লেখতেন । গণেশ জীর যে হস্তীমুণ্ড সেটা
ঐরাবত হস্তীর মুণ্ড। দুর্বাসা মুনির অভিশাপে
ঐরাবতের ওরকম হয়েছিলো। তবে মুণ্ড কাটার পর
ঐরাবত মরে নি। দুর্বাসার আশীর্বাদে ঐরাবতের
একটি মুণ্ড গজিয়েছিলো । গণেশ জী মঙ্গল
মূর্তি। নতুন ব্যবসা, নতুন কিছু কেনা বা গৃহ নির্মাণের
আগে বা যেকোনো পূজায় অগ্রে গণেশের
পূজা করা উচিৎ । যাত্রা কালে গণেশ নাম উচ্চারন
করলে যাত্রা নিস্কণ্টক হয় । গণেশ পূজায় চতুর্বিধ
ফল লাভ, গ্রহ দোষ খণ্ডন ও সুখ, সমৃদ্ধি, আয়ু, যশ,
মান, অর্থ, সম্পদ প্রাপ্তি হয় । এজন্য ভারতের
সিনেমা নির্মাতা তথা মুম্বাই তে গণেশ পূজার এত ঢল।
কালক্রমে গোটা দেশে বিস্তৃতি হয়। আগামী কাল
গণেশ চতুর্থী, গণেশের আবির্ভাব তিথি । আসুন
গণেশ জীকে প্রনাম জানিয়ে বলি-
ওঁ দেবেন্দ্র- মৌলি- মন্দার মকরন্দ কণারুণাঃ ।
বিঘ্নং হরন্তু হেরম্বচরণাম্বুজরেণবঃ ।।
প্রাতঃ স্মরামি গণনাথমণাথবন্ধুং
সিন্দুরপুরপরিশোভিতগণ্ডযুগ্মম্ ।
উদ্দণ্ডবিঘ্নপরিখণ্ডনখণ্ডনচণ্ড-
মাখণ্ডলাদিসুরনায়কবৃন্দ্যবন্দ্যম্ ।। ১
প্রাতর্ণমামি চতুরাননবন্দ্যমান-
মিচ্ছানুকূলমখিলঞ্চ বরং দদানম্ ।
তং তুন্দিলং দ্বিরসনাধিপযজ্ঞসূত্রং
পুত্রং বিলাসচতুরং শিবয়োঃ শিবায় ।। ২
প্রাতর্ভজাম্যভয়দং খলু ভক্তশোক-
দাবানলং গণবিভুং বরাকুঞ্জরাস্যম্ ।
অজ্ঞানকাননবিনাশনহব্যবাহ-
মুৎসাহবর্ধনমহং সুতমীশ্বরস্য ।। ৩
শ্লোকত্রয়মিদং পুণ্যং সদা সাম্রাজ্যদায়কং ।
প্রাতরুত্থায় সততং প্রপঠেৎ প্রযতঃ পুমান্ ।। ৪
বঙ্গানুবাদ- যিনি অনাথবন্ধু, যাঁহার গণ্ডদ্বয়
সিন্দুরস্রোতে পরিশোভিত, যিনি প্রবল বিঘ্নের
বিনাশক প্রচণ্ড দণ্ডস্বরূপ , যিনি ইন্দ্র প্রভৃতি
দেবনায়কগণের দ্বারা পূজিত , সেই গণেশকে
আমি প্রাতঃকালে স্মরণ করি । ১ যিনি ব্রহ্মার দ্বারা পূজিত
এবং ইচ্ছানুযায়ী অখিল বর দান করেন, যিনি স্থূলোদর
, বাসুকিনাগ যাঁগার যজ্ঞোপবীত, যিনি বিলাস নিপুণ, আমি
শিবদুর্গার সেই পুত্রকে মঙ্গলের নিমিত্ত
প্রাতঃকালে প্রনাম করি । ২ যিনি অভয়দাতা, যিনি
ভক্তগণের শোকদহনকারী দাবাগ্নিস্বরূপ , যিনি
অজ্ঞানরূপ বনের বিনাশক অগ্নিস্বরূপ এবং
উৎসাহবর্ধক, সেই মহেশ্বর- পুত্রকে আমি
প্রাতঃকালে ভজনা করি । ৩ এই পুণ্য শ্লোকত্রয়
সর্বদা সাম্রাজ্যদায়ক; পুরুষ ইহা প্রাতঃকালে
গাত্রোত্থান করিয়া সর্বদা ভক্তিসহকারে পাঠ করিবে

গনেশ মন্ত্রে সমস্যা থেকে মুক্তি লাভ...
* ধ্যান মন্ত্র -
ওঁ ধ্যায়েন্নিত্যং গনপতিং বিদ্যুদ্বর্ণং গজাননং ।
শ্বেতাম্বরং সিতাব্জস্থং স্বর্ণমুকুট শোভিতম্ ।।
শ্বেতমূষিক পৃষ্ঠন্যস্তবামচরনং সিদ্ধিদং ।
বামজান্বারোপিতদক্ষিনপদং চতুর্ভুজম্ ।।

অর্থাৎ যিনি বিদ্যুবর্ণ, গজানন, শ্বেতবস্ত্র পরিহিত, শ্বেতপদ্মে অবস্থিত, মাথায় স্বর্ণমুকুট শোভাস্থিত, যাহার বামচরন শ্বেতমূষিকের পৃষ্ঠে রাখা এবং বাম পা হাটুর ওপর অবস্থিত । যিনি সিদ্ধিদাতা ও চতুর্ভুজ , বাম দিকের দুই হাতে শঙ্খ ও চক্র, ডান দুই হাতে পুস্তক ও লেখনী ধারনকারী সেই সিদ্ধিদাতা শ্রীগনেশকে আরাধনা করি ।

* প্রনাম মন্ত্র -
ওঁ সর্ব্ববিঘ্ন বিনাশয় সর্ব্বকল্যান হেতবে ।
পার্ব্বতী প্রিয় পুত্রায় গনেশায় নমো নমঃ ।।

** ভগবান শ্রীগনেশের ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে শুভ ও দ্রুত ফল প্রদানকারী মন্ত্র নিচে দেওয়া হল, সাধ্যমতে শুদ্ধচারে জপ করলে অবশ্যই মনমতো ফল পাওয়া যায় ।

১. বিদ্যায় সফলতার জন্য - ওঁ গং গনপতেয় নমঃ
প্রতিদিন ২৮ বার করে জপ করতে হবে।

২. তন্ত্র- মন্ত্রের বিপরীত ক্রিয়া থেকে মুক্তি লাভের জন্য- ওঁ হস্থিপিশাচিনিখে স্বাহাঃ ।

(এই মন্ত্র চলাফেরার সময় বা বসে জপ করা যেতে পারে। এঁটো মুখে জপ করলে বেশি তাড়াতাড়ি কাজ দেয় ।

৩. আর্থিক উন্নতির জন্য - ওঁ বক্রতুন্ডায় হুং ।
(প্রতিদিন ১০৮ বার করে জপ )

৪. ঋনমুক্তির জন্য - ওঁ গনেশ ঋনং ছিন্দিং বরেন্যং হুং ফট্ নমঃ ।
( প্রতিদিন ধুপ জ্বেলে ১০৮ বার করে জপ )

৫. সর্ব্ব বশীকরনের জন্য- " ওঁ শ্রীং হ্রীং ক্লীং গং গনপতয়ে বর বরদ সর্ব্বজনং মে বশ মানায় স্বাহা "
(প্রতিদিন ১০৮ বার করে জপ )

৭) আইনি জটিলতা থেকে মুক্তির জন্য:
ঔঁ সর্ববাধা প্রশমনং বিঘ্নবিনাশায় নমঃ ২৮ বার

6)পশ্চিম দিকে তাকিয়ে গনেশ পূজা করবেন না।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200822183644

Friday, August 21st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

নক্ষত্রের দিক ও শুভ কার্যাদি

নক্ষত্রের দিক ও শুভ কার্যাদি

শুভ শুক্রবার

https://youtu.be/H2b3iyxcAf4

আজকের প্রতিবেদন নক্ষত্রের দিক ও শুভ কার্যাদির প্রথম ভাগটি আলোচনা করছি। বাকি অংশ আগামীকাল দেওয়া হবে।

*নক্ষত্রের দিক ও শুভ কার্যাদি*

১. রোহিনী, আদ্রা, পুষ্যা, মূলা, ধনিষ্ঠা, শ্রবনা, উত্তরফাল্গুনী, উত্তরষাড়া, ও উত্তরভাদ্রপদ এই নয়টিকে উর্ধমুখগণ নক্ষত্র বলে। এই নক্ষত্র গুলিতে চন্দ্র এলে চিত্রকর্ম , রৌপ কর্ম, আতপত্র, গৃহনির্মাণ, রাজগৃহ, সৌধগৃহ , বণিক পন্যগৃহ, প্রাকার, বিহারগৃহ, তোরণ ও নগর আরম্ভ করাই শ্রেয়।

২. অনুরাধা, জ্যেষ্ঠা, মৃগশিরা, হস্তা, অশ্বিনী, চিত্রা, স্বাতী, রেবতী ও পূর্ণবসু, নক্ষত্রগুলি কে পার্শ্বমুখ নক্ষত্র বলে। এই সব নক্ষত্রে চন্দ্র এলে যন্ত্র রথ নির্মাণ নৌকাদি গঠন , গৃহ প্রবেশ হস্তী , অশ্ব , গর্দভের প্রথম দমন ও শকটা দির যোজন শুভকর

৩. আশ্লেষা, কৃত্তিকা, ভরণী, মঘা, পূর্বফাল্গুনী , পূর্বাষাড়া, পূর্বভাদ্রপদ, ও শতভিষা, নক্ষত্রদের অধোমুখগণ নক্ষত্র বলে। এই সকল নক্ষত্রে চন্দ্র এলে বিদ্যারম্ভ, অর্ঘ্যকর্ম, ভূমিখনন কাজ করা উচিত।

৪. উত্তর ফাল্গুনী , উত্তরষাড়া, উত্তরভাদ্রপদ ও রোহিনী নখর দের ধ্রুবগণ নক্ষত্র বলে। এই নক্ষত্রগুলিতে চন্দ্র এলে অভিষেক , শান্তি, তরু, গুল্ম, বীজপন কাজ করা উচিত। অনেকে বলেন এই সব নক্ষত্র অধোমুখ নক্ষত্রের কাজ করা চলে।

৫. মূলা, আদ্রা, জ্যেষ্ঠা, ও আশ্লেষা, নক্ষত্রের তীক্ষ্ণ গণ নক্ষত্র বলে। এই সকল নক্ষত্রে চন্দ্র এলে অভিঘাত, মন্ত্রকাজ, ভূত দানবাদী সাধন সিদ্ধ হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200821092024

Thursday, August 20th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

কৌসিকী অমাবস্যা ২০২০

কৌসিকী অমাবস্যা ২০২০

শুভ মঙ্গলবার

শুভ কৌশিকী অমাবস্যার আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের প্রতিবেদন।কৌশিকী অমাবস্যা,লাগবে সকাল ১০.৪১ মিঃ,ছাড়বে বুধবার সকাল ৮.১১ মিঃ ,অন্য সব অমাবস্যার থেকে একটু আলাদা। কারণ, তন্ত্র ও শাস্ত্র মতে ভাদ্র মাসের এই তিথিটি একটু বিশেষ। তন্ত্রশাস্ত্র মতে অনেক কঠিন ও গুপ্ত সাধনা আজকের দিনে করলে আশাতীত ফল মেলে। বৌদ্ধ ও হিন্দু তন্ত্রশাস্ত্রে এই দিনের এক বিশেষ মাহাত্ম্য আছে। তন্ত্র মতে এই অমাবস্যার রাতকে তারা রাত্রিও বলা হয়। এ দিন এক বিশেষ মুহূর্তে স্বর্গ ও নরক দুইয়ের দ্বার মুহূর্তের জন্য উম্মুক্ত হয় ও সাধক নিজের ইচ্ছামতো ধনাত্মক অথবা ঋণাত্মক শক্তি নিজের সাধনার মধ্যে আত্মস্থ করে ও সিদ্ধি লাভ করে। তাই তন্ত্রসাধনার জন্য এই অমাবস্যা খুবই গুরুত্বপুর্ণ বলে মনে করা হয় ।

দেখে নেওয়া যাক কিছু টোটকা, যেগুলো করলে আপনার ও আপনার পরিবারের বিশেষ উপকার হবে,অনেক বাধা থেকে মুক্তি পাবেন অনায়াসে।
এবং কি কি করবেন না
করনীয়:
১। প্রথমত অমাবস্যার দিন আপনার বাড়িঘর খুব সুন্দর ভাবে পরিষ্কার রাখুন। ওই দিন যেন বাড়ি অপরিষ্কার না থাকে, সে দিকে নজর রাখবেন। কোনও এঁটো বাসনপত্র যেন না থাকে, সে দিকে খেয়াল রাখবেন। কোনও পুরনো, ছেঁড়া জামাকাপড় থাকলে, সেগুলি কাউকে দিয়ে দেবেন বা ফেলে দেবেন। শুধু বাড়িই নয়, বাড়ির সামনের উঠোনও পরিষ্কার রাখবেন।

২। এই অমাবস্যায় সন্ধের পর বাড়ির সদর দরজার সামনে দু’টি তিলের তেলের প্রদীপ জ্বালাবেন। এর ফলে বাড়ির সমস্ত নেগেটিভ শক্তি বেরিয়ে গিয়ে পজিটিভ শক্তির আবির্ভাব ঘটবে।

৩। জীবনের সব সমস্যা, সব অসুবিধা দূর করতে এই টোটকা ব্যবহার করুন। আসন্ন কৌশিকী অমাবস্যায় সন্ধ্যাবেলায় একটি কুয়ো বা একটি গর্তে এক চামচ দুধ ঢালুন। তাতে আপনার জীবনের সমস্ত বাধাবিপত্তি দূর হয়ে যাবে।

৪। একটি শুকনো নারকেল, অর্থাৎ নারকেলের ভিতরে জল যেন না থাকে, এমন নারকেল নিয়ে তার এক দিকে ফুটো করে সে ফুটো দিয়ে চিনি পুরে দিন ভিতরে। এ বার ওই অবস্থায় নারকেলটিকে নিয়ে গিয়ে বাড়ি থেকে বেশ খানিকটা দূরে কোথাও পুঁতে দিন। লক্ষ্য রাখবেন যেন ওই ফুটোটা উপরের দিকে থাকে। আর এই কাজটি করার সময় কেউ যেন আপনাকে না দেখে।
৫)মা তারার ছবির সামনে রাত্রি ১০.৪৮ মিঃ বসে মা তারার ও বৃহস্পতির ধ‍্যান,প্রনাম ও বীজমন্ত্রক করে মায়ের কাছে যা চাওয়া হয় মা তাই পূরণ করে।

তারার ধ্যান

ॐ প্রত্যালীঢ়পদাং ঘোরাং মুণ্ডমালাবিভূষিতাম্।

খর্ব্বাং লম্বোদরীং ভীমাং ব্যাঘ্রচর্ম্মাবৃতাং কটৌ।। নবযৌবনসম্পন্নাং পঞ্চমুদ্রাবিভূষিতাম্।

চতুর্ভূজাং লোলজিহ্বাং মহাভীমাং বরপ্রদাম্। খড়্গকর্ত্তৃসমাযুক্তসব্যেতরভূজদ্বয়াম্।

কপালোৎপল-সংযুক্তসব্যপাণিযুগান্বিতাম্।।

পিঙ্গাগ্রৌকজটাং ধ্যায়েন্মৌলিবক্ষভ্যভূষিতাম্।

বালার্কমণ্ডলাকা

রলোচনত্রয়ভূষিতাম্।।

জলচ্চিতামধ্যগতাং ঘোরদংষ্ট্রাং করালিনীম্।

স্বাবেশস্মেরবদনাং স্ত্র্যলঙ্কারবিভূষিতাম্।।

বিশ্বব্যাপক তোয়াস্ত শ্বেতপদ্মোপরিস্থিতাম্।

অক্ষ্যেভ্যো দেবীমূর্দ্ধন্যস্ত্রীমূর্ত্তিনাগরূপধৃক্।।
প্রনাম

সর্ব মঙ্গলমঙ্গল্যে শিবে সর্বার্থ সাধিকে।
শরণ্যে ত্রাম্বকে গৌরী নারায়ণী নমোহস্তুতে।।

জোতিষ শাস্ত্রে মা তারা বৃহস্পতির ইষ্টদেবী।তার বীজমন্ত্র:শ্রীং হ্রীং স্ত্রীং হুং ফট্। ১৮বার

মন্ত্র – ওঁ হ্রীং ক্লীং হুং বৃহস্পতয়ে। জপ সংখ্যা ১৮বার।
গায়ত্রী– ওঁ আঙ্গিরসায় বিদ্মহে দণ্ডায়ুধায় ধীমহিঃ তন্নঃ জীবঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ দেবতানাং ঋষিণাঞ্চ গুরুং কনকসন্নিভম্। বন্দ্যভূতং ত্রিলোকেশং তং নমামি বৃহস্পতিম্॥

৬. অমাবস্যার দিন মন্দিরে পুজো দেওয়া শুভ বলে মনে করেন হিন্দুরা। মন্দিরে না যেতে পারলেও এইদিন বাড়িতে স্নান করে ঈশ্বরকে স্মরণ করলে ভাল।
কি কি করবেন না:

১. অমাবস্যার দিন কখনও নখ কাটতে নেই। তন্ত্রমতে, চুল এবং নখ হল শরীরের ‘নদী’-র অংশ। বলা হয় পূর্ণিমার দিন যেহেতু জীবনপ্রবাহ ‘উচ্চ’ পর্যায়ে থাকে, তাই মানুষের শরীরের মাথা এবং চুল সেদিন সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হয়। তাই পূর্ণিমার দিন চুল কাটতে নেই। আবার অমাবস্যার দিন যেহেতু জীবনপ্রবাহ ‘নিম্ন’ থাকে তাই ওই দিনগুলিতে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হয় হাত ও পায়ের নখ। তাই অমাবস্যায় নখ কাটতে বারণ করা হয়। তাছাড়া, সংস্কার অনুযায়ী অমাবস্যায় তান্ত্রিক অভিচার ক্রিয়া সম্পন্ন হয়। কাটা নখ ও চুল মারণ-উচাটনে ব্যবহৃত হয় বলে অনেকের বিশ্বাস।

২) অমাবস্যার দিনে দূরে যাত্রা করলে তা অশুভ বলে মনে করা হয়। মধ্যযুগে ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে অমাবস্যার দিনগুলিতে প্রশাসনিক এবং বৈষয়িক কাজকর্ম সচরাচর বন্ধ রাখা হত। আধুনিক জীবনে তা হয়তো সম্ভব নয়, কিন্তু জরুরি প্রয়োজন ছাড়া এইদিন দূরে কোথাও যাত্রা না করাই ভাল। কোনও শুভকাজের সূচনার জন্য এইদিন ভাল নয় বলেই মনে করা হয়।

৩). পূর্ণিমার মতোই অমাবস্যার দিনেও অনেকে উপোস করেন এবং দিনে একবারই খান। পুরোপুরি উপোস না করলেও এইদিন আমিষ খাবার বর্জন করা উচিত বলেই মনে করা হয়।

৪) হিন্দু সংস্কার অনুযায়ী অমাবস্যায় গর্ভধারণ অশুভ। অমাবস্যা ছাড়াও পূর্ণিমা, চতুর্থী, ষষ্ঠী, অষ্টমী এবং চতুর্দশী তিথিতে গর্ভধারণ অশুভ বলে মনে করা হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200820140701

Thursday, August 20th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

যাত্রাকাল ও যাত্রাবিধী

যাত্রাকাল ও যাত্রাবিধী

শুভ বৃহস্পতিবার

আজকের বিষয় যাত্রা কাল ও যাত্রা বিধি

*যাত্রা কাল*

কোনো জায়গায় যাবার জন্য যাত্রা করে যদি তিন দিনের ভেতরে যাওয়া না ঘটে , তবে এবার শুভ দিন দেখে যাত্রা করবেন। তিন দিনের জায়গায় কারুর কারুর মতে পাঁচ দিন । অনেকে বলেন যাত্রার ফল যতদিন না পাওয়া যায় তত দিন যাত্রা নষ্ট হয় না।

গন্তব্য স্থানে উপস্থিত হয়ে, সেখান থেকে অন্য স্থানে যেতে হলে এই নিয়ম মেনে চলা ভালো।

*যাত্রা বিধি*

দিনের বেলায় যাত্রা করে ভোজন করে ঘরে (যাত্রী নিবাস)ও রাত্রিতে যাত্রা করলে শয্যা গৃহ ত্যাগ করবেন। গার্গ্য মুনি বলেছেন ঘর থেকে বেরোলে অন্য ঘরে থাকবে। ভৃগু বলেন বাড়ির সীমা ছাড়বে । ভরদ্বাজ মুনি বলেন, তীর নিক্ষেপ করলে যত দূর যায় তত দূর অতিক্রম করবে। শ্রী পরাশর বলেন যাত্রা স্থান ত্যাগ করলেই চলে।

সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

দেহপুষ্টি ও দেহস্থূল যোগ

https://youtu.be/kDOg-GkDweI



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200820140458

Wednesday, August 19th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে লগ্ন অনুযায়ী যাত্রা

জোতিষ শ্রাস্ত্রে লগ্ন অনুযায়ী যাত্রা

শুভ বুধবার

*কোন লগ্নে কোনদিকে যাত্রা করলে শুভ*

পূর্বদিকে ধনু, সিংহ, মেষ, লগ্ন উত্তম, উত্তর দিকে কর্কট , বৃশ্চিক, ও মীন লগ্ন উত্তম । পশ্চিম দিকে মিথুন, তুলা ও কুম্ভ লগ্ন উত্তম । বৃষ, কন্যা, ও মকর লগ্নে দক্ষিণ দিকে যাত্রায় শুভ। যদি জন্মমাসে অষ্টমী তিথিতে জন্ম নক্ষত্রের সংযোগ হয় তবে সেই দিন যতই উত্তম ও শ্রেষ্ঠ হোক না কেন কোথাও যাত্রা করবেন না। এতে আয়ুক্ষয় , পীড়া, বধ, ও বন্ধন ভয় থাকে।

যাত্রাগণনাতে চন্দ্র-তারা শুদ্ধিই সর্বশ্রেষ্ঠ মনে করবেন । যদি বিশেষ প্রয়োজনে বিরুদ্ধ তিথি নক্ষত্রে চন্দ্র তারার অশুদ্ধি থাকা সত্বেও কাউকে কোথাও যাত্রা করতে হয় তবে প্রভাতে বা গোধূলি লগ্নে করা উচিত।

প্রভাতে পূর্বদিকে ও গোধূলিতে পশ্চিম দিকে যাত্রা করবেন না।
রাত ভোর হলে যখন পূর্বদিকে আরক্তবর্ণ হয় অথচ সূর্যোদয় হয়নি সেই সময় কে উষা ও দিনের শেষে যখন পশ্চিম দিক আরক্তবর্ণ ধারণ করে, সেই সময় কে গোধূলি বলে।

সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE

Contact with me :www.apnc.co.in

https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

UTUBE LINK :
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

যে কোন শুভ কাজে যেতে কি করবেন:
https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200819045735

Monday, August 17th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে নক্ষত্রে যাত্রা করনের শুভাশুভ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে নক্ষত্রে যাত্রা করনের শুভাশুভ

শুভ রবিবার

আপনাদের সকলের ভালো থাকার জন্য আমার প্রয়াত।

*কোন নক্ষত্রে যাত্রায় কেমন ফল*

অশ্বিনী, অনুরাধা, রেবতী,মৃগশিরা মূলা , পূর্ণবসু, পুষ্যা, হস্তা, এবং জ্যেষ্ঠ নক্ষত্রে যাত্রায় অতি উত্তম ফল লাভ হয়। রোহিনী, পূর্বাষাড়া, পূর্বভাদ্রপদ , চিত্রা, স্বাতী, শতভিষা ও ধনিষ্টা নক্ষত্রে যাত্রা করলে মধ্যম ফল লাভ হয়।উত্তরফাল্গুনী, উত্তরষাড়া, উত্তরভাদ্র পদ, বিশাখা, মঘা, আদ্রা, ভরণী, কৃত্তিকা, ও অশ্লেষা, নক্ষত্রে যাত্রা একেবারেই করবেন না। উত্তম নক্ষত্রে যাত্রা করলে উত্তম ফল , মধ্যমে মিশ্র ফল ও অধম নক্ষত্রে যাত্রা করলে মহাবিপত্তি ঘটে।পূর্বফাল্গুনী নক্ষত্রে যাত্রায় মাঙ্গলিক দোষ কমে, বিবাহের পর এই নক্ষত্রে ভ্রমণ শুভ।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200817081110

Monday, August 17th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

যাত্রিক লগ্ন ,বর্জিত নক্ষত্র ও নক্ষত্র শূল

যাত্রিক লগ্ন ,বর্জিত নক্ষত্র ও নক্ষত্র শূল

শুভ সোমবার

আজকের প্রতিবেদন টি পড়ুন ভালো লাগবে।

যাত্রিক লগ্ন

ধনু, মেষ, অথবা তুলা লগ্নে যাত্রা করলে দেরিতে কার্যসিদ্ধি হয়।সিংহ ও কুম্ভ লগ্নে স্থির কার্য সিদ্ধি হবে । কন্যা ,মীন , ও মিথুন লগ্নে অভীষ্ট লাভ ও মকর , কর্কট, ও বৃশ্চিক লগ্নে যাত্রা করলে মহা বিপদ ঘটে

বর্জিত নক্ষত্র ও নক্ষত্র শূল

পূর্বদিকে শ্রবনা ও জেষ্ঠা , দক্ষিণ দিকে পূর্বভাদ্রপদ, ও অশ্বিনী, পশ্চিমদিকে পুষ্যা, ও রোহিনী, আর উত্তর দিকে হস্তা ও উত্তরফাল্গুনী এই আট নক্ষত্র মহাশূল তুল্য। এতে কখনো যাত্রা করতে নেই।
প্রতিপদ তিথিতে উত্তরষাড়া, নবমীতে কৃত্তিকা ,অষ্টমীতে পূর্বভাদ্রপদ, একাদশীতে রোহিনী, দ্বাদশীতে অশ্লেষা বা ত্রয়োদশীতে মঘা নক্ষত্র হলে, তাতে যাত্রা করলে অনর্থ ঘটে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200817080131

Saturday, August 15th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে অবম ও ত্র‍্যহস্পর্শ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে অবম ও ত্র‍্যহস্পর্শ

শুভ শুক্রবার

*অবম ও ত্রহস্পর্শ*

একদিনের মধ্যে তিনটি অশুভ দন্ড ও কাল সংযুক্তি হলে তাকে অবম বলে। আর এক তিথির মধ্যে তিন বারের সম্পাত হলে বা এক বারের মধ্যে তিনটি তিথি সংযুক্ত হলে তাকে ত্রহস্পর্শ যোগ বলে। অবম আর ত্রহস্পর্শে বিবাহ বা যাত্রা প্রভৃতি শুভ কাজ করবেন না
*লালাটিকযোগ*

বিশেষ কাজের জন্য যাত্রা করতে হলে, যাত্রাকালের রাশিচক্র অঙ্কন করুন। যদি লগ্নে রবি, দ্বিতীয়ে বা তৃতীয়ে বৃহস্পতি , চতুর্থে বুধ, পঞ্চম বা ষষ্ঠ স্থানে চন্দ্র, সপ্তমে শনি, অষ্টমে বা নবমে রাহু , দশমে মঙ্গল , একাদশ বা দ্বাদশে শুক্র অবস্থান করে, তবে তাকে লালাটিক যোগ বলে। এই যোগে যাত্রা করলে ইন্দ্রের ইন্দ্রত্ব নষ্ট হয় ।অর্থাৎ রাজ ক্ষমতা হারায় এবং কর্মচূত হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200815172701

Saturday, August 15th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

যাত্রিক করণ ও কোন তিথিতে যাত্রা শুভ

যাত্রিক করণ ও কোন তিথিতে যাত্রা শুভ

শুভ শনিবার

আজকে ৭৪ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সকল অনুরাগী ও ভক্তদের জানায় আন্তরিক শুভেচ্ছা।

যাত্রিক করণ

গর, বনিজ, ও বিষ্টি এই তিন করণ ছাড়া অন্য সকল কারণেই যাত্রা করা চলে। অনেক জ্যোতিষশাস্ত্রকার বলেন, গর করনেও যাত্রা শুভ। বনিজ করন বাণিজ্য কাজে অতি শুভ।

*কোন তিথিতে যাত্রায় কি রূপ ফল*

দ্বিতীয়ায় যাত্রা করলে গন্তব্য স্থানে তাড়াতাড়ি পৌঁছনো যায়। কার্যও সিদ্ধি হয়। তৃতীয়ায় যাত্রা করলে জয়লাভ , চতুর্থী বধ , বন্ধন ও ক্লেশ ভোগ, পঞ্চমীতে কার্যসিদ্ধি , ষষ্ঠীতে নিষ্ফল, সপ্তমীতে ভূমি ও অর্থলাভ , অষ্টমীতে কোথাও যাত্রা করবেন না। নবমীতে যাত্রা করলে অঘটন ঘটে। দশমীতে যাত্রা করলে ভূমি লাভ ও একাদশীতে আরোগ্য লাভ হয়। দ্বাদশীতে যাত্রা করতে নেই। ত্রয়োদশীতে সর্বপ্রকার সিদ্ধিলাভ , চতুর্দশীতে যাত্রা করবেন না । পূর্ণিমায় যাত্রা নিষ্ফল ও অমাবস্যায় যাত্রা করবেন না। কৃষ্ণপ্রতিপদ তিথি সিদ্ধিপ্রদত্ত।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200815080647

Thursday, August 13th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে রাহুকলানল চক্র

জোতিষ শ্রাস্ত্রে রাহুকলানল চক্র

শুভ বৃহস্পতিবার

রাহুকলানল চক্র

রাহু অশ্ব গতিক্রম (সতরঞ্জ খেলায় ঘোড়ার যেমন গতি) দিনে অষ্টযামার্ধে আট দিকে চক্রাকারে পরিভ্রমণ করে।প্রতি যমার্ধের সময় ৩ ঘন্টা যখন, যে দিকে রাহুর অবস্থিতি থাকে , সেই দিকের মুখ কালানল সমান জ্বলতে থাকে। কাজের সাফল্য লাভাকাঙ্ক্ষি অতি বুদ্ধিমান লোক তখন সম্মুখ রাহুর দিকে কখনো যাত্রা করবেন না। এইভাবে যাত্রা করলে শুভফল লাভ তো দূরের কথা তার যাত্রা পথে পদে পদে বিপদ আসবে এবং নানা অমঙ্গল দেখা দেবে।
রাহু রবিবারে প্রথম যামার্ধে পশ্চিমে , দ্বিতীয় যামার্ধে অগ্নিকোনে, তৃতীয় যামার্ধে উত্তর দিকে, চতুর্থ যামার্ধে নৈঋত কোণে, পঞ্চম যামার্ধে পূর্বদিকে, ষষ্ঠ যামার্ধে বায়ুকোনে , সপ্তম যামার্ধে দক্ষিণ দিকে, অষ্টম যামার্ধে অর্থাৎ দিনের শেষে ভাগে ঈশান কোন অবস্থান করে। অন্যবারের ঐরূপ গতি হবে অর্থাৎ প্রথম যামার্ধে সোমবারে অগ্নিকোনে, বুধবার উত্তরদিকে, মঙ্গলবার বায়ুকোণে, শুক্রবারে নৈঋত কোণে, বৃহস্পতিবার দক্ষিনদিক, শনিবার ঈশান কোণে থাকে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200813081716

Wednesday, August 12th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

শুভ যাত্রা, দিকশূল ও যোগিনী নির্ণয়

শুভ যাত্রা, দিকশূল ও যোগিনী নির্ণয়

শুভ বুধবার

আজকের প্রতিবেদন শুভ যাত্রা, দিকশূল ও যোগিনী নির্ণয়

কোন বারে কোনদিকে যাত্রায় শুভ

রবি ও শুক্র বারে পূর্ব দিকে যাত্রা শুভ হয়।
সোম ও শনিবার পশ্চিম দিকে যাত্রা শুভ হয়। মঙ্গলবারে দক্ষিনদিক ও বৃহস্পতিবার উত্তরদিকে অবশ্যই যাত্রা করবেন

*দিকশূল*

রবি ও শুক্রবারে পশ্চিমদিকে , বুধ ও মঙ্গলবারে উত্তরদিকে, শনি ও সোমবারে পূর্বদিকে, বৃহস্পতিবার দক্ষিনদিক যাত্রা
দিকশূল । যে ব্যক্তি দিকশূল না মেনে ক্ষ্য করেন তার সফলতা আসে না।

*যোগিনী নির্ণয়*

যে তিথিতে যে দিকে যোগিনী অবস্থান করে সেই তিথিতে সেই দিকে যাত্রা একেবারেই নিষেধ । যদি বিশেষ প্রয়োজনে কাজ করবার জন্য যাত্রা করতে হয় তবে তিথির শেষ ১ দণ্ডের ৩ ঘন্টা ৩৬ মিনিট কোথাও যাবেন না। যাত্রার সময় যোগিনী বামভাগে থাকলে শুভফল। পশ্চাদভাগে থাকলে কার্যসিদ্ধি। সামনে থাকলে বধ, বন্ধন ভয়, ও দক্ষিণ দিকে থাকলে অপমৃত্যু।
যোগিনী প্রতিপদ ও নবমী তিথিতে পূর্ব দিকে , তৃতীয়া ও একাদশীতে অগ্নিকোনে থাকে। পঞ্চমী ও ত্রয়োদশী তিথিতে দক্ষিণে থাকে। চতুর্থী ও দ্বাদশীতে নৈঋতকোনে , ষষ্ঠী ও চতুর্দশীতে পশ্চিমদিকে ,সপ্তমী ও পূর্ণিমায় বায়ুকোনে, দ্বিতীয়া ও দশমীতে উত্তরদিকে আর অষ্টমী ও অমাবস্যাতে ঈশান কোণে থাকে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200812191414

Tuesday, August 11th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জন্ম অষ্টমী তে কি করবেন

জন্ম অষ্টমী তে কি করবেন

শুভ অপরান্থ

আজ অষ্ঠমী তিথি কিন্তু কৃত্তিকা নক্ষত্র নয় ।কাল আমার হিসাবে জন্ম অষ্টমী ,১১.০৬ এর মধ্যে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের পূজা করলে ভালো।কারন কালকে অষ্টমী তিথি টি সূর্যাদয় পাবে,কৃত্তিকা নক্ষত্র পাবে না।

ঐ দিন ভগবান শ্রীকৃষ্ণের অষ্টত্তর শত নাম ও পাচালী পরুন।আমার কাছে মানব রুপি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কে প্রনাম জানাঈ (জাতক রোহিনী নক্ষত্রে অষ্টমী তিথি তে জন্ম গ্ৰহন করেছে।)আমার অনুরাগী ভক্তবৃন্দের কাছে অনুরোধ সকলে তাকে আর্শীবাদ করুন যাতে তার জীবন অত্যন্ত সুন্দর হয়।

নারায়ণের প্রণাম

ওঁ নমো ব্রহ্মণ্যদেবায় গো-ব্রাহ্মণহিতায় চ।
জগদ্ধিতায় কৃষ্ণায় গোবিন্দায় নমো নমঃ।।
পাপোহহং পাপকর্মাহং পাপাত্মা পাপসম্ভবঃ।
ত্রাহি মাং পুন্ডরীকাক্ষ সর্ব্বপাপহরো হরি।।
শ্রীকৃষ্ণের প্রণাম
কৃষ্ণায় বাসুদেবায় দৈবকী নন্দনায় চ।
অশেষ ক্লেশনাশায় গোবিন্দায় নমো নমঃ।।
হে কৃষ্ণ করুণাসিন্ধো দীনবন্ধু জগত্পতে।
গোপেশ গোপীকাকান্ত রাধাকান্ত নমোহস্তু তে।।

শ্রী শ্রীকৃষ্ণের অষ্টোত্তর-শতনাম

জয় জয় গোবিন্দ গোপাল গদাধর।
কৃষ্ণচন্দ্র কর কৃপা করুণা-সাগর।।
জয় রাধে গোবিন্দ গোপাল বনমালী।
শ্রীরাধার প্রাণধন মুকুন্দ-মুরারী।।
হরিনাম বিনে রে (ভাই) গোবিন্দ নাম বিনে।
বিফলে মনুষ্য জন্ম যায় দিনে দিনে।।
দিন গেল মিছা কাজে রাত্রি গেল নিদ্রে।
না ভজিনু রাধাকৃষ্ণ-চরণার বৃন্দে।।
কৃষ্ণ ভজিবার তরে সংসারে আইনু।
মিছা মায়ায় বদ্ধ হয়ে বৃক্ষসম হৈনু।।
ফলরূপে পুত্র-কন্যা ডাল ভাঙ্গি পড়ে।
কালরূপে সংসারেতে পক্ষ বাসা করে।।
যখন কৃষ্ণ জন্ম নিলেন দৈবকী উদরে।
মথুরাতে দেবগণ পুষ্পবৃষ্টি করে।।
বসুদেব রাখি আইল নন্দের মন্দিরে।
নন্দের আলয়ে কৃষ্ণ দিনে দিনে বাড়ে।।
শ্রীনন্দ রাখিল নাম নন্দের নন্দন।১
যশোদা রাখিল নাম যাদু বাছাধন।।২
উপানন্দ নাম রাখে সুন্দর-গোপাল।৩
ব্রজবালক নাম রাখে-ঠাকুর রাখাল।।৪
সুবল রাখিল নাম ঠাকুর কানাই।৫
শ্রীদাম রাখিল নাম রাখাল-রাজা ভাই।।৬
ননীচোরা নাম রাখে যতেক গোপিনী।৭
কালসোণা নাম রাখে রাধাবিনোদিনী।।৮
কুব্জা রাখিল নাম পতিত-পাবন-হরি।৯
চন্দ্রাবলী নাম রাখে মোহন-বংশীধারী।।১০
অনন্ত রাখিল নাম অন্ত না পাইয়া।১১
কৃষ্ণ নাম রাখে গর্গ ধ্যানেতে জানিয়া।।১২
অণ্বমুনি নাম রাখে দেবচক্রপাণি।১৩
বনমালী নাম রাখে বনের হরিণী।।১৪
গজহস্তী নাম রাখে শ্রীমধুসূদন।১৫
অজামিল নাম রাখে দেব নারায়ন।।১৬
পুরন্দর নাম রাখে দেব শ্রীগোবিন্দ।১৭
দ্রৌপদী রাখিল নাম দেব দীনবন্ধু।।১৮
সুদাম রাখিল নাম দারিদ্র্য-ভঞ্জন।১৯
ব্রজবাসী নাম রাখে ব্রজের জীবন।।২০
দর্পহারী নাম রাখে অর্জ্জুন সুধীর।২১
পশুপতি নাম রাখে গরুড় মহাবীর।।২২
যুধিষ্ঠির নাম রাখে দেব যদুবর।২৩
বিদুর রাখিল নাম কাঙ্গালের ঠাকুর।।২৪
বাসুকী রাখিল নাম দেব-সৃষ্টি-স্থিতি।২৫
ধ্রুবলোকে নাম রাখে ধ্রুবের সারথী।।২৬
নারদ রাখিল নাম ভক্ত-প্রাণধন।২৭
ভীষ্মদেব নাম রাখে লক্ষ্মী-নারায়ণ।।২৮
সত্যভামা নাম রাখে সত্যের সারথী।২৯
জাম্ববতী নাম রাখে দেব যোদ্ধাপতি।।৩০
বিশ্বামিত্র নাম রাখে সংসারের সার।৩১
অহল্যা রাখিল নাম পাষাণ-উদ্ধার।।৩২
ভৃগুমুনি নাম রাখে জগতের হরি।৩৩
পঞ্চমুখে রামনাম গান ত্রিপুরারি।।৩৪
কুঞ্জকেশী নাম রাখে বলী সদাচারী।৩৫
প্রহ্লাদ রাখিল নাম নৃসিংহ-মুরারী।।৩৬
বশিষ্ঠ রাখিল নাম মুনি-মনোহর।৩৭
বিশ্বাবসু নাম রাখে নবজলধর।।৩৮
সম্বর্ত্তক রাখে নাম গোবর্দ্ধনধারী।৩৯
প্রাণপতি নাম রাখে যত ব্রজনারী।।৪০
অদিতি রাখিল নাম আরতি-সূদন।৪১
গদাধর নাম রাখে যমল-অর্জ্জুন।।৪২
মহাযোদ্ধা নাম রাখে ভীম মহাবল।৪৩
দয়ানিধি রাখে নাম দরিদ্র সকল।।৪৪
বৃন্দাবন-চন্দ্র নাম রাখে বৃন্দাদূতি।৪৫
বিরজা রাখিল নাম যমুনার পতি।।৪৬
বাণীপতি নাম রাখে গুরু বৃহস্পতি।৪৭
লক্ষ্মীপতি রাখে নাম সুমন্ত্র সারথি।।৪৮
সন্দীপনি নাম রাখে দেব অন্তর্য্যামী।৪৯
পরাশর নাম রাখে ত্রিলোকের স্বামী।।৫০
পদ্মযোনি নাম রাখে অনাদির আদি।৫১
নট-নারায়ণ নাম রাখিল সম্বাদি।।৫২
হরেকৃষ্ণ নাম রাখে প্রিয় বলরাম।৫৩
ললিতা রাখিল নাম দুর্ব্বাদলশ্যাম।।৫৪
বিশাখা রাখিল নাম অনঙ্গমোহন।৫৫
সুচিত্রা রাখিল নাম শ্রীবংশীবদন।।৫৬
আয়ান রাখিল নাম ক্রোধ-নিবারণ।৫৭
চন্ডকেশী নাম রাখে কৃতান্ত-শাসন।।৫৮
জ্যোতিষ্ক রাখিল নাম নীলকান্তমণি।৫৯
গোপীকান্ত নাম রাখে সুদাম-ঘরণী।।৬০
ভক্তগণ নাম রাখে দেব জগন্নাথ।৬১
দুর্ব্বাসা রাখেন নাম অনাথের নাথ।।৬২
রাসেশ্বর নাম রাখে যতেক মালিনী।৬৩
সর্ব্ব-যজ্ঞেশ্বর নাম রাখেন শিবানী।।৬৪
উদ্ধব রাখিল নাম মিত্র-হিতকারী।৬৫
অক্রুর রাখিল নাম ভব-ভয়হারী।।৬৬
গুঞ্জমালী নাম রাখে নীল-পীতবাস।৬৭
সর্ব্ববেত্তা রাখে নাম দ্বৈপায়ণ ব্যাস।।৬৮
অষ্টসখী নাম রাখে
ব্রজের ঈশ্বর।৬৯
সুরলোক রাখে নাম অখিলের সার।।৭০
বৃষভানু নাম রাখে পরম ঈশ্বর।৭১
স্বর্গবাসী রাখে নাম দেব পরাৎপর।।৭২
পুলোমা রাখেন নাম অনাথের সখা।৭৩
রসসিন্ধু নাম রাখে সখী চিত্রলেখা।।৭৪
চিত্ররথ নাম রাখে অরাতি-দমন।৭৫
পুলস্ত্য রাখিল নাম নয়ন-রঞ্জন।।৭৬
কশ্যপ রাখেন নাম রাস-রাসেশ্বর।৭৭
ভাণ্ডারীক নাম রাখে পূর্ণ-শশধর।।৭৮
সুমালী রাখিল নাম পুরুষ-প্রধান।৭৯
পুরঞ্জন নাম রাখে ভক্তগণ-প্রাণ।।৮০
রজকিনী নাম রাখে নন্দের-দুলাল।৮১
আহ্লাদিনী নাম রাখে ব্রজের-গোপাল।।৮২
দেবকী রাখিল নাম নয়নের মণি।৮৩
জ্যোতির্ম্ময় নাম রাখে যাজ্ঞবল্ক্য মুনি।।৮৪
অত্রিমুনি নাম রাখে কোটি-চন্দ্রেশ্বর।৮৫
গৌতম রাখিল নাম দেব বিশ্বম্ভর।।৮৬
মরীচি রাখিল নাম অচিন্ত্য-অচ্যুত।৮৭
জ্ঞানাতীত নাম রাখে সৌনকাদি সুত।।৮৮
রুদ্রগণ নাম রাখে দেব-মহাকাল।৮৯
বসুগণ রাখে নাম ঠাকুর দয়াল।।৯০
সিদ্ধগণ নাম রাখে পুতনা-নাশন।৯১
সিদ্ধার্থ রাখিল নাম কপিল তপোধন।।৯২
ভাগুরি রাখিল নাম অগতির গতি।৯৩
মৎস্যগন্ধা নাম রাখে ত্রিলোকের পতি।।৯৪
শুক্রাচার্য্য রাখে নাম অখিল-বান্ধব।৯৫
বিষ্ণুলোকে নাম রাখে দেব শ্রীমাধব।।৯৬
যদুগণ রাখে নাম যদুকুলপতি।৯৭
অশ্বিনীকুমার নাম রাখে সৃষ্টি-স্থিতি।।৯৮
অর্য্যমা রাখিল নাম কাল-নিবারণ।৯৯
সত্যবতী নাম রাখে অজ্ঞান-নাশন।।১০০
পদ্মাক্ষ রাখিল নাম ভ্রমর-ভ্রমরী।১০১
ত্রিভঙ্গ রাখিল নাম যত সহচরী।।১০২
বঙ্কচন্দ্র নাম রাখে শ্রীরূপমঞ্জরী।১০৩
মাধুরী রাখিল নাম গোপ-মনোহারী।।১০৪
মঞ্জুমালী নাম রাখে অভীষ্ট-পুরণ।১০৫
কুটিলা রাখিল নাম মদন-মোহন।।১০৬
মঞ্জরী রাখিল নাম কর্ম্মবন্ধ-নাশ।১০৭
ব্রজবধূ নাম রাখে পূর্ণ-অভিলাষ।।১০৮

শ্রী শ্রী কৃষ্ণের নাম-সংকীর্ত্তন

দৈত্যারি দ্বারিকানাথ দারিদ্র-ভঞ্জন।
দয়াময় দ্রৌপদীর লজ্জা-নিবারণ।।
স্বরূপে সবার হয় গোলকেতে স্থিতি।
বৈকুন্ঠে ক্ষীরোদশারী কমলার পতি।।
রসময় রসিক নাগর অনুপম।
নিকুঞ্জবিহারী হরি নবঘনশ্যাম।।
শালগ্রাম দামোদর শ্রীপতি শ্রীধর।
তারকব্রহ্ম সনাতন পরম ঈশ্বর।।
কল্পতরু কমললোচন হৃষীকেশ।
পতিত-পাবন গুরু জ্ঞান-উপদেশ।।
চিন্তামণি চতুর্ভুজ দেব চক্রপাণি।
দীনবন্ধু দেবকী নন্দন যাদুমনি।।
অনন্ত কৃষ্ণের নাম অনন্ত মহিমা।
নারদাদি ব্যাসদেব দিতে নারে সীমা।।
নাম ভজ নাম চিন্ত নাম কর সার।
অনন্ত কৃষ্ণের নাম মহিমা অপার।।
শতভার সুবর্ণ গো কোটি কন্যাদান।
তথাপি না হয় কৃষ্ণ নামের সমান।।
যেই নাম সেই কৃষ্ণ ভজ নিষ্ঠা করি।
নামের সহিত আছে আপনি শ্রীহরি।।
শুন শুন ওরে ভাই নাম সংকীর্তন।
যে নাম শ্রবণে হয় পাপ বিমোচন।।
কৃষ্ণনাম হরিনাম বড়ই মধুর।
যেই জন কৃষ্ণ ভজে সে বড় চতুর।।
ব্রহ্ম-আদি দেব যারেঁ ধ্যানে নাহি পায়।
সে ধন বঞ্চিত হলে কি হবে উপায়।।
হিরণ্যকশিপুর উদর-বিদরণ।
প্রহ্লাদে করিল রক্ষা দেব নারায়ণ।।
বলীরে ছলীতে প্রভু হইলা বামন।
দ্রৌপদীর লজ্জা হরি কৈলা নিবারণ।।
অষ্টোত্তর শতনাম যে করে পঠন।
অনায়াসে পায় রাধা কৃষ্ণের চরণ।।
ভক্তবাঞ্ছা পূর্ণকারী নন্দের নন্দন।
মথুরায় কংস-ধ্বংস লঙ্কায় রাবণ।।
বকাসুর বধ আদি কালীয়-দমন।
সরোত্তম কহে এই নাম সংকীর্ত্তণ।
চৌত্রিশ পদাবলী
ক, কলিযুগে শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য অবতার।
খ, খেলিবার প্রবন্ধে কৈল খোল করতাল।।
গ, গড়াগডি যান প্রভু নিজ সংকীর্ত্তনে।
ঘ, ঘরে ঘরে হরিনাম দেন সর্ব্বজনে।।
ঙ, উচ্চৈঃস্বরে কান্দে প্রভু জীবের লাগিয়া।
চ, চেতন করান জীবে কৃষ্ণ-নাম দিয়া।।
ছ, ছল ছল করে আঁখি নেত্রে-জল ঝরে।।
জ, জগত্ পবিত্র কৈলা গৌর কলেবরে।
ঝ, ঝলমল মুখ য়ারঁ পূর্ণ শশধর।
ঞ, এমত না দেখি আর দয়ার সাগর।
ট, টলমল করে গোরা ভাবেতে বিহ্বল।
ঠ, ঠমকে ঠমকে যায় বলে হরিবোল।।
ড, ডোরহি কৌপন ক্ষণ কটির উপরে।।
ঢ, ঢলিয়া ঢলিয়া পড়ে গদাধর-ক্রোড়ে।।
ণ, আন্ পরসঙ্গ গোরা না শুনে শ্রবণে।
ত, তান মান গান রসে মজাইয়া মনে।
থ, স্থির নাহি রয় প্রভুর নয়নের জল।
দ, দীনহীন জনেরে ধরিয়া দেন কোল।।
ধ, ধোয়াইয়া পূরব পিরীত পরসঙ্গ।।
ন, না জানি কাহার ভাবে হইলা ত্রিভঙ্গ।।
প, প্রেমরসে ভাসাইলা অখিল সংসার।।
ফ, ফুটিল শ্রীবৃন্দাবন সুরধুনী ধার।
ব, ব্রহ্মা মহেশ্বর ধ্যানে করে অন্বেষণ।।
ভ, ভাবিয়া না পান যারে সহস্র-বদন।
ম, মত্ত মাতঙ্গ গতি মধুর মন্দ হাস।
য, যশোমতী মাতা যার ভুবনে প্রকাশ।।
র, রতিপতি সম রূপ অতি মনোরম।।
ল, লীলা লাবণ্য যার অতি অনুপম।
ব, বসুদেব সুত সেই শ্রীনন্দ-নন্দন।
শ, শচীর নন্দন এবে বলে সর্ব্বজন।
ষ, ষড়ভূজ-রূপ হৈলা অত্যাশ্চর্য্যময়।
স, সবাকার প্রাণধন গোরা রসময়।
হ, হরি হরি বল ভাই, কর নাম মহাযজ্ঞ।
ক্ষ, ক্ষিতিতলে জন্মি কেহ না হও অবিজ্ঞ।।
চৌত্রিশ পদাবলী যে করহে কীর্ত্তন।
দাস নরোত্তম মাগে তাঁহার চরণ।।
শুক-শারীর দ্বন্দ্ব
বৃন্দাবন-বিলাসিনী রাই আমাদের।
রাই আমাদের, রাই আমাদের,
আমরা রাইয়ের, রাই আমাদের।
শুক বলে আমার কৃষ্ণ মদনমোহন।
শারী বলে আমার রাধা বামে যতক্ষণ,
নৈলে শুধুই মদন।
শুক বলে আমার কৃষ্ণ গিরি ধরেছিল।
শারী বলে আমার রাধা শক্তি সঞ্চারিল,
নৈলে পারবে কেন।
শুক বলে আমার কৃষ্ণের মাথায় ময়ূর-পাখা।
শারী বলে আমার রাধার নামটি তাতে লেখা,
ঐ যে যায় গো দেখা।
শুক বলে আমার কৃষ্ণের চূড়া বামে হেলে।
শারী বলে আমার রাধার চরণ পাবে বলে,
চূড়া তাইতো হেলে।।
শুক বলে আমার কৃষ্ণ যশোদার জীবন।
শারী বলে আমার রাধা জীবনের জীবন।।
নৈলে শূন্য জীবন।
শুক বলে আমার কৃষ্ণ জগত্‍ চিন্তামণি।
শারী বলে আমার রাধা প্রেম প্রদায়িনী
সে তোমার কৃষ্ণ জানে।।
শুক বলে আমার কৃষ্ণের বাঁশী করে গান।।
শারী বলে সত্য বটে, বলে রাধার নাম।
নৈলে, মিছাই গান।।
শুক বলে আমার কৃষ্ণ জগতের গুরু।
শারী বলে আমার রাধা বাঞ্ছাকল্পতরু,
নৈলে কে কার গুরু।
শুক বলে আমার কৃষ্ণ প্রেমের ভিখারী।
শারী বলে আমার রাধা প্রেমের লহরী,
প্রেমের ঢেউ কিশোরী।।
শুক বলে আমার কৃষ্ণের কদমতলায় থানা।
শারী বলে আমার রাধা করে আনাগোনা,
নৈলে যেত না জানা।।
শুক বলে আমার কৃষ্ণ জগতের কালো।
শারী বলে আমার রাধার রূপে জগত আলো,
নৈলে আঁধার কালো।।
শুক বলে আমার কৃষ্ণের শ্রীরাধিকা দাসী।।
শারী বলে সত্য বটে, সাক্ষী আছে বাঁশী,
নৈলে হতো কাশীবাসী।।
শুক বলে আমার কৃষ্ণ জগতজীবন।
শারী বলে আমার রাধা মধুর পবন,
নৈলে থাকে কি জীবন।।
শুক বলে আমার কৃষ্ণ জগতের প্রাণ।
শারী বলে আমার রাধা জীবন করে দান,
নৈলে বাঁচে কি প্রাণ।
শুক-শারী দুজনার দ্বন্দ্ব ঘুচে গেল।
প্রেমভরে সবে মিলে একবার হরি হরি বল,
শ্রীবৃন্দাবনে চল।।
--শুক-শারীর দ্বন্দ্ব সমাপ্ত--
শ্রীশ্রীরাধিকার বারমাসী
জয় শ্রীচৈতন্য জয় প্রভু নিত্যানন্দ।
জয়অদ্বৈতাচন্দ্র জয় শ্রীরাধা গোবিন্দ।।
মাঘেতে মাধব কৈল মথুরায় গমন।
দশদিক শূন্য হেরি নব বৃন্দাবন।।
ফাগুনে দ্বিগুন দুঃখ চিত্তে উঠে রোল।
গোকুলে গোবিন্দ নাই কে করিবে দোল।।
চৈত্রেতে চাতকী পক্ষী নিকুঞ্জ কুটীরে।
প্রিয় প্রিয় রব করে, ডাকে উচ্চৈঃস্বরে।।
বৈশাখে বিদেশে গেছে, প্রিয় গুণমন্ত।
সে অবধি রাধিকার দুঃখের নাই অন্ত।।
জ্যৈষ্ঠে যমুনার জলে খেলিত বনমালী।
শ্যাম-অঙ্গে দিতাম বারির অঞ্জলি।।
আষাঢ়ে নবীন মেঘ, ভ্রমর গুঞ্জরে।
তা' হেরি শ্রীরাধিকার কৃষ্ণ মনে পড়ে।।
শ্রাবণে সকলে মোরা, লয়ে প্রিয় সাথী।
নিকুঞ্জে বসিয়া হার গাঁথিতাম মালতী।।
ভাদরে ভরা নদী, দুকূল পাথার।
কেমনে হইব পার, না জানি সাঁতার।।
আশ্বিনে অম্বিকা পূজা করে জগজ্জনে।
অবশ্য আসিবে প্রিয়, অষ্টমীর ক্ষণে।।
কার্ত্তিকে করিল হরি, কালীয় দমন। :
নানা জাতি পুষ্প ফুটে, অঙ্গের ভূষণ।।
অঘ্রাণে শুনেছি সখি, অপরূপ কথা।
অক্রুর ধরিছে শিরে, নবদন্ড ছাতা।।
পৌষেতে পত্র লিখি, দিলাম সখীর হাতে।
কে যাইবে মথুরায়, লোক নাই সাথে।।
শ্রীরাধিকার বারমাসী সমাপন হ'ল।
ভক্তগণ প্রেমানন্দে হরি হরি বল।।

মন্ত্র:

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ
কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম
রাম রাম হরে হরে ১০ বার

সকলে বলুন ক্লিং কৃষ্ণায় গোবিন্দায় নমঃ ১৮ বার

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200811185306

Tuesday, August 11th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জন্ম অষ্টমী ও জোতিষ

জন্ম অষ্টমী ও জোতিষ

সুপ্রভাত
জন্ম অষ্টমীর সূচি ও কৃষ্ণকথা

জন্মাষ্টমী বা কৃষ্ণজন্মাষ্টমী একটি হিন্দু উৎসব। এটি বিষ্ণুর অবতার কৃষ্ণের জন্মদিন হিসেবে পালিত হয়। এর অপর নাম কৃষ্ণাষ্টমী, গোকুলাষ্টমী, অষ্টমী রোহিণী, শ্রীকৃষ্ণজয়ন্তী ইত্যাদি। হিন্দু পঞ্জিকা মতে, সৌর ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে যখন রোহিণী নক্ষত্রের প্রাধান্য হয়, তখন জন্মাষ্টমী পালিত হয়।
হয়।

আমার মতে, ১১ অগস্ট মঙ্গলবার সকাল ৯টা ৬ মিনিট থেকে শুরু করে ১২ অগস্ট সকাল ১১টা ১৬ মিনিট পর্যন্ত জন্মাষ্টমী তিথি থাকবে। অন্য দিকে ১৩ অগস্ট ভোর ৩টা ২৭ মিনিট থেকে শুরু করে ১৪ অগস্ট সকাল ৫টা ২২ মিনিট পর্যন্ত রোহিণী নক্ষত্র থাকবে। এমতাবস্থায় জন্মাষ্টমীর জন্য ১২ অগস্টের মুহূর্তকেই শুভ বলা হচ্ছে।

জন্মাষ্টমী পুজোর জন্য ৪৩ মিনিটের সময় পাওয়া যাবে। আমার মতে রাত ১২টা ০৫ মিনিট থেকে শুরু করে ১২টা ৪৭ মিনিট পর্যন্ত কৃষ্ণ পূজা করা যেতে পারে। জন্মাষ্টমীকে কৃষ্ণাষ্টমী, গোকুলাষ্টমী, অষ্টমী রোহিণী, কৃষ্ণ জয়ন্তীও বলা হয়।

কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী ব্রত বাংলার হিন্দুসমাজের অন্তর্গত একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্রত। বাংলার বাঙালি হিন্দুঘরের প্রধানত বৈষ্ণব মতাবলম্বী পুরুষ ও মহিলারা জাগতিক মঙ্গলকামনায় এবং অশুভ-অকল্যাণ দূর করতে এই ব্রত পালন করেন। এটি ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষে জন্মাষ্টমী তিথিতে শ্রীকৃষ্ণের পূজার অঙ্গ হিসাবে পালন করা হয়।

জন্মাষ্টমী হিন্দু ধর্মের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উত্সব। ভক্তরা জন্মাষ্টমীর উপবাস রাখেন এবং শ্রীকৃষ্ণের উপাসনাও করেন। এই দিনে মন্দিরগুলি সারাদেশে সজ্জিত। জন্মাষ্টমী ব্রত পালনের প্রথম পর্যায়ে প্রয়োজনীয় উপকরণ অর্থাৎ ফুল, আতপ চাল, ফলের নৈবেদ্য, ফুল, তুলসীপাতা, দূর্বা, ধূপ, দীপ, পঞ্চগব্য, পঞ্চগুড়ি, পাট, বালি, পঞ্চবর্ণের গুড়ো, মধু পর্কের বাটি, আসন-অঙ্গুরী ব্যবহার করতে হয়। ব্রতের সারাদিন উপবাসী থেকে উপকরণগুলি দিয়ে শ্রীকৃষ্ণের পূজা করতে হয়। ব্রতভঙ্গের পর নিরামিষ আহার গ্রহণ করতে হয়। এই দিনে কিছু বিশেষ নিয়ম পালন করলে শ্রীকৃষ্ণের কৃপা পাওয়া যায়। এই ব্যবস্থাগুলি জন্মাষ্টমিতে মেনে চললে মিলবে সুফল দূর হবে সমস্যা।

শ্রীকৃষ্ণ হলেন ভগবান বিষ্ণুর অবতার এবং ভগবান বিষ্ণু এবং মা লক্ষ্মীর পারিজাত ফুল খুব পছন্দ। তাই পারিজাত ফুল অবশ্যই জন্মাষ্টমীর পূজায় ব্যবহার করুন।
শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমীতে রূপোর বাঁশি অর্পণ করা উচিত। পূজার পরে এই বাঁশিটি আপনার পার্স বা অর্থ রাখার জায়গায় রাখতে হবে।
জন্মাষ্টমীর দিন কৃষ্ণকে অবশ্যই ময়ূরের পালক সরবরাহ করবেন। শ্রীকৃষ্ণের কাছে ময়ূর খুব প্রিয়। ভগবান কৃষ্ণ সর্বদা তাঁর মাথায় ময়ূরের পালক বহন করেন।
জন্মাষ্টমীর দিন উচিত শ্রীকৃষ্ণ এবং তাঁর ভাই শ্রী বলরামের হাতে রাখি বাঁধা।
জন্মাষ্টমী উপলক্ষে শঙ্খের খোলায় দুধ দিয়ে শ্রীকৃষ্ণের গোলাপ অবতারকে অভিষেক করা উচিত।
জন্মাষ্টমীতে বাড়িতে গরু-বাছুরের একটি ছোট মূর্তি আনলে অর্থ সংক্রান্ত সমস্যা দূর হয়।

শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিনে ,তার সমন্ধে কিছু জেনে নেওয়া যাক।
★পিতাঃ--বসুদেব
★মাতাঃ---দেবকি
★জন্মগ্রহণঃ--আনুমানিক ৫০০০ বৎসর পূর্বে,অনেকেই বলেন খ্রীষ্টপূর্বাব্দ৩২২৮,১৮ইবা২১জুলাই,মথুরায়।
★বংশঃ--যদু
★বর্ণঃ---ক্ষত্রিয়
★পদবীঃ--ধর্ম্মের গ্লানিহেতু বিলুপ্ত।
★ধর্ম্মঃ---আর্য্য
★গোএঃ--বর্তমানে পুস্তকে পাওয়া যায় না।
★তিনি মাতা দেবকীর কততম গর্ভের সন্তান ছিলেন ?
উওরঃ---বিষ্ণু পুরাণ মতে ৮ জন এর মধ্যে ৬ জনকে নিজ মামা কংস হত্যা করে ৭ম জন গর্ভে মারা যায় এবং অষ্টম গর্ভে কারাগারের মধ্যে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
★বাল্যকালে তিনি কি করতেন?
উওরঃ--গোপালন করেছিলেন।
★শোনা যায় তিনি বাল্যকালে পুতনা বধ করেছিলেন, এই পুতনা কি?
উওরঃ--রোগ বিশেষ।(সূত্রঃ--ঋষি বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়)
★তিনি কোন অবাধ্য জাতিকে তাঁর বশে এনেছিলেন?
উওরঃ--নাগ নামে জাতিকে।
★তিনি কেমন স্বভাবের ছিলেন?
উওরঃ--খুবই চঞ্চল প্রকৃতির।
★তিনি কত বছর বয়সে দীক্ষা গ্রহণ করেছিলেন?
উওরঃ--১২ বৎসর বয়সের মধ্যে(সন্দীপন মুনির কাছ থেকে।)
★দীক্ষাগ্রহান্তে তাঁর গুরুদেব তাঁকে কি বলে আর্শীবাদ করেছিলেন?
উওরঃ--অচ্যুত ভব।
★তিনি কত বছর বয়সে উপনয়ন ব্রত গ্রহন করেন?
উওরঃ--- ১৫ বৎসর বয়সের মধ্যে।
★বলরাম ও সুভদ্রার সাথে তাঁর সম্পর্ক কি ধরনের?
উওরঃ--জৈষ্ঠ্য ভ্রাতা এবং বোন।
★তাঁর দেহের গড়ন কেমন ছিলো?
উওরঃ--দীর্ঘকায় নাক লম্বা, কপাল চওড়া, চোখের নীচে কানের অবস্থান সর্বোপরি ৩২ লক্ষণ পরিলক্ষিত।
★রামচন্দ্রের দেহত্যাগের কতবছর পরে তাঁর আর্বিভাব হয়?
উওর---৩০/৪০ বৎসর(প্রমাণ রামভক্ত হনুমান বৃদ্ধ বয়সে এসে শ্রীকৃষ্ণের কাছে দীক্ষা গ্রহন করেন)
★তিনি সৃষ্টির কততম স্তর থেকে নাম নিয়ে এসেছিলেন?
উওরঃ---চতুর্দ্দশ।
★তিনি কি বীজ নাম নিয়ে এসেছিলেন?
উওরঃ--ধর্ম্মের গ্লানিহেতু বর্তমান পৃথিবীতে সে বীজনাম বিলুপ্ত।
★বহিরঙ্গ নাম "হরে কৃষ্ণ হরে রাম" কার দেওয়া নাম?
উওরঃ--ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু এটাকে পুনশ্চরণ করে নতুনভাবে তবে, কলিসন্তরন উপনিষদে এর কিছুটা আভাস পাওয়া যায়।
★তিনি কি প্রার্থনা মন্ত্রের বিধান দিয়েছিলেন?
উওরঃ--হ্যাঁ মহাভারতের বনপর্ব অনুযায়ী তিনি দ্বাপর যুগের মানুষের জন্য প্রার্থনা মন্ত্রের বিধান দিয়েছিলেন।তিনি প্রত্যহ সায়ংসন্ধ্যা ও প্রাতঃসন্ধ্যা প্রার্থনা করতেন।বর্তমানে ধর্ম্মের গ্লানি হেতু সে প্রার্থনা মন্ত্র বিলুপ্ত।
★তিনি তাঁর কথাকে প্রচার করার জন্য কি তৈরী করেছিলেন?
উওরঃ--মহাভারত অনুযায়ী ঋত্বিক সংঘ।বর্তমানে বিলুপ্ত।
★তিনি দ্বারকায় কি ছিলেন?
উওরঃ---রাজা
★তিনি সমগ্র জীবনে কতটি যুদ্ধ করেছিলেন?
উওরঃ--অানুমানিক ৭০ থেকে ৮০ টির অধিক।
★তিনি কয়টি বিবাহ করেছিলেন?
উওরঃ--বিষ্ণু পুরান ও ভাগবত মতে ৮/৯।
★তাঁর সহধর্মিনীগণের নামঃ--
১।মা রুক্ষনী দেবী
২।মা সত্যভামা
৩।মা জাম্ববতী
৪।মা কালিন্দী
৫।মা মিত্রবিন্দা
৬।নগ্নাজ্যোতি
৭।মা মুদ্রা
৮।মা লক্ষনা
★তাঁর কতজন সন্তান-সন্ততি ছিল?
উওরঃ--তথ্য মতে পাওয়া যায় ৪ জন পুত্র ও ১জন কন্যার নাম তবে এর থেকে বেশি।
★পুত্রগণঃ--১।প্রদুম্ন ২।শাম্ব ৩।অম্ব ৪।সাওকি
★মেয়েঃ--চরুমতি
★কার উচ্ছৃঙ্খল আচরণে তিনি সবচেয়ে বেশী কষ্ট পেয়েছিলেন?
উওরঃ--নিজ পুত্র প্রদুম্নের।
★শাম্ব কার কন্যাকে বিবাহ করেছিলো?
উওরঃ--দুর্যোধনের।
★মহাভারত কিসের ভিওিতে রচিত?
উওরঃ--কৌরব পান্ডবদের পারিবারিক যুদ্ধের ভিওিতে।
★কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ কতদিন স্থায়ী ছিল?
উওরঃ--১৮ দিন
★মথুরা ছেড়ে দ্বারকায় তিনি কেন গিয়েছিলেন?
উওরঃ--কংস ও জরাসন্ধের অত্যাচারে।
★মহাভারতে শল্য পর্বে শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কেমন কৌশল অবলম্বন করতে বলেছিলেন?
উওরঃ--শত্রুসংখ্যা অধিক হইলে তাহাদিগকে কূটযুদ্ধে বিনাশ করিবে।
★অর্জুনকে তিনি পবিত্র গীতার বাণী কখন প্রদান করেছিলেন?
উওরঃ--কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের প্রক্কালে।
★কিসের ভিওিতে তিনি পবিত্র গীতার বাণী প্রদান করা শুরু করেন?
উওরঃ--বর্ণোচিত কর্ম্মকে কেন্দ্র করে।
★কত বছর বয়সে তিনি অর্জুনকে গীতার বাণী প্রদান করেছিলেন?
উওরঃ--৪০ থেকে ৬০ বৎসর বয়সের মধ্যে।
★গীতার বিখ্যাত উক্তি কোনটা?
উওরঃ--যেখানে ধর্ম্মের গ্লানি হবে সেখানে তিনি নিজেকে নিজ সৃজন করে আসবেন।
★তিনি কত বছর বেঁচে ছিলেন?
উওরঃ--গবেষণামতে ৮০ থেকে ৮৫ বছর।
★তিনি কিভাবে দেহত্যাগ করেন?
উওরঃ--অশ্বথ বনে নিম গাছের ডালে বসে ছিলেন।এমন সময় জরা নামক ব্যাধের তীরের আঘাতে তিনি পড়ে যান এর কিছুক্ষণ পর তিনি দেহত্যাগ করে গোলকধামে পদার্পন করেন।
★তাঁর দেহের সৎকার কে করেন?
উওরঃ--মহাভারতের মোসল পর্ব অনুযায়ী ধনঞ্জয় ।
বীজমন্ত্রে সকলে বলো,
ক্লীং কৃষ্ণায় গোবিন্দায় নমঃ

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200811062038

Monday, August 10th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

পঞ্চাঙ্গ মতে তিনটি বিশেষ জোতিষিক যোগ

পঞ্চাঙ্গ মতে তিনটি বিশেষ জোতিষিক যোগ

শুভ রবিবার
আজকের প্রতিবেদন জোতিষ পঞ্চাঙ্গের বিশেষ তিনটি যোগ নিয়ে

বিষযোগ

একদিনের ভেতর সিদ্ধিযোগ ও অমৃত যোগের স্মাৎ হলে বিষযোগ সূচিত হয়।
যেমন ঘি ও মধু একত্রিত হলে তার গুনাগুন নষ্ট হয়ে বিষতুল্য হয় । বিষযোগ অত্যন্ত অশুভ । কিন্তু চন্দ্রশুদ্ধি থাকলে সেই বিষযোগ নষ্ট হয়।

বর্জিতযোগ

বিষকুম্ভের প্রথম পাঁচ দণ্ড, শু শূলযোগের প্রথম সাত দণ্ড, গন্ড ও ব্যাঘাত যোগের প্রথম ছয় দন্ড ও বজ্রযোগের প্রথম একদন্ড, পরীঘ যোগের প্রথমার্ধ ও বৈধৃতি যোগের ও ব্যাতিপাত যোগের সমস্ত ভাগ ছেড়ে শুভ কাজ করা উচিত।

বর্জিত মাস

ভাদ্র, পৌষ, চৈত্র এই তিন মাস বর্জিত মাস। এই মাসে বিবাহ , দূরভ্রমন, গৃহনির্মাণ, ভিত্তি স্থাপন, ক্ষৌরকর্ম, প্রভৃতি করা একেবারেই উচিত না

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200810065349

Monday, August 10th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে শ্রাবন মাসে শিব পূজা

জোতিষ শ্রাস্ত্রে শ্রাবন মাসে শিব পূজা

শুভ সোমবার

আজকে শ্রাবন মাসের চতুর্থ সোমবার, এই নিয়ে আমার আজকের প্রতিবেদন ভালো লাগলে, কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।দয়া করে কি করবেন না।
জোতিষ শ্রাস্ত্রে মহাদেব

১)সোমবার কিভাবে শিব পূজা করবেন।

সোমবার সকালে তাড়াতাড়ি স্নান করে মন্দিরে গিয়ে শিবের জলাভিষেক করা উচিত।
পার্বতী ও নন্দীকেও গঙ্গাজল ও দুধ অর্পণ করুন।
পঞ্চামৃত দিয়ে শিবের অভিষেক ও বেলপাতা অর্পণ করুন।
শিবলিঙ্গে ধুতুরা, ভাঙ, চন্দন, চাল অর্পণ করুন ও সকল দেবী-দেবতাকে তিলক লাগান।
প্রসাদ হিসেবে শিবকে ঘি ও চিনি অর্পণ করুন।
ধূপ-দীপ দিয়ে গণেশের আরতি করুন।
শেষে শিবের আরতি করুন।
সোমবারের পুজোয় এই কয়েকটি বিষয়ে নজরে রাখুন:

১)শিব পুজোয় কেতকী ফুল ব্যবহার করবেন না। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, কেতকী ফুল অর্পণ করলে শিব ক্ষুব্ধ হন। এ ছাড়া তুলসীও নিবেদন করা উচিত নয়। শিবকে সব সময় কাঁসা বা পিতলের ঘট দিয়েই জল ও দুধ অর্পণ করা উচিত।
২) মিথ্যা, প্রতারণা, লোড মোহ ওঅকারণে করো ক্লেশের কারণে মহাদেব রুষ্ট হন।কারন মহাদেব সত‍্যের প্রতিক।সত‍্যম শিবম্ সুন্দরম।

শিবের স্নান মন্ত্র

ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।১৮ বার

শিবের গায়েত্রী

ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ ১০ বার

প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর ১ বার

গৌরী পূজা ছাড়া শিব পূজা হয় না তাই দেবী দূর্গা র প্রনাম মন্ত্র ক‍রবেন

মা দূর্গার
প্রণাম মন্ত্র :- জয়ন্তী মঙ্গলা কালী ভদ্রকালী কপালিনী | দুর্গা শিবা ক্ষমা ধাত্রী স্বাহা স্বধা নমোস্তু তে ||
বীজ মন্ত্র : ঔঁ দূং দূর্গে দূর্গে রক্ষীনী স্বাহা হ্রীং দূর্গায় নমঃ। ১৮ বার।
২)মহাদেবের কোন কোন নাম জপলে কি কি শুভ ফল প্রাপ্তি ঘটবে।

বেকার দের সঙ্গে কেউ কথা বলেনা উৎসাহ দেয় না। বেকারত্ব হল সমাজের অভিশাপ। আর এই অভিশাপ থেকে রক্ষা পেতে শিবের সরনাপন্ন হওয়া একটা পথ। কারন দেবাদিদেব মহাদেব অল্প তে সন্তুষ্ট হন। তাই মহাদেবের নাম জপ করুন বেকারত্বের অভিশাপ থেকে রক্ষা পেতে পারেন। মহাদেবের বিভিন্ন নাম রয়েছে এই বিশেষ নামগুলির স্থানভেদে বিভিন্ন মাহাত্ম্য রয়েছে,এই নামগুলি জপ করার ফলে অনেক সাফল্য যেমন আসবে তেমন বেকারত্বও কাটবে এবং তা নিম্নে আলোচনা করা হল।

১) চাকরির ফাঁড়া কাটাতে বিশ্বম্ভর শিবের এই নামটি উঠতে বসতে জপ করুন আপনার বেকারত্বের সমস্যা কেটে যাবে।

২) যারা ব্যবসা বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত থাকেন তারা মহেশ নামটি ১৮ বার জপ করুন ব্যবসায় উন্নতি লাভ হবে। কোথাও কাজে বেরানোর আগে আপনি মহেশ নামটি জপ করুন আপনার কাজটি সফল হবে

৩) দুপুরে ১৫ মিনিট রুদ্র নাম যপ করুন। তারপর আপনার সন্তানের নাম ১২ বার যপ করুন। এর ফলে আপনার সন্তানের মেজাজ পরিবর্তন হবে।

৪) নাম যশ ফিরে পেতে নটরাজ নামটি ১০৮ বার যপ করুন। এর ফলে আপনার হারিয়ে যাওয়া যশ প্রতিপত্তি ফিরে পাবেন।

৫) সমস্ত বাধা বিপত্তি থেকে দূরে থাকতে হলে বাবা নামটি জপ করুন। দেখবেন আপনার সব বাধা বিপত্তি কেটে যাবে।

৬) মোক্ষ প্রাপ্তির জন্য শিব নাম যপ করুন। শিবের মন্ত্রের সঙ্গে এই নাম জপ ঔঁ জূসঃ স্বাহা ১৮ বার করতে পারেন।

৩)শ্রাবণ মাসে মহাদেবের কিভাবে পূজা করলে কোন কোন রাশির জাতক জাতীকারা কি শুভ পাবেন।

জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী মহাদেবের পূজোর জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম। কোনো মানুষ যদি এই নিয়ম মেনে যদি পূজো না করে তাহলে কোন ফল পাওয়া যায় না। জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী বিভিন্ন রাশির জাতক জাতিকারা মহাদেবের পূজো কিভাবে করবেন তা নিম্নে আলোচনা করা হল…

মেষঃ এই রাশির জাতক জাতিকারা শিবের মাথায় কাঁচা দুধ বা দই ঢালুন এতে আপনার মঙ্গল হবে। এরই সঙ্গে করপূরের দ্বীপ জালাতে ভুলবেন না।

বৃষঃ এই রাশির জাতক জাতিকারা যদি শিবলিঙ্গে আখের রস অর্পণ করেন তাহলে শুভ ফল পাওয়া যায়।

মিথুনঃ এই রাশির জাতক জাতিকারা স্ফটিক শিবলিঙ্গে কুমকুম চন্দন ও সুগন্ধি অর্পণ করুন।

কর্কটঃ এই রাশির জাতক জাতিকারা অষ্টগন্ধা চন্দন দিয়ে শিবের উপাসনা করুন শুভ ফল লাভ করবেন।

সিংহঃ এই রাশির জাতক জাতিকারা শিবলিঙ্গে ফলের রস জল ঢালুন এবং মহাদেবর উদ্দেশ্য ধুতুরা ফুলের মালা দিন এতে শুভ ফল পাবেন।

কন্যাঃ এই রাশির জাতক জাতিকারা শিবলিঙ্গে বেল পাতা অর্পণ করুন এবং শিবলিঙ্গে করপূর প্রদান করুন।

তুলাঃ এই রাশির জাতক জাতিকারা শিবলিঙ্গে ফুল বেলপাতা, ধুতুরা ফল দান করুন এতে শুভ ফল লাভ করবেন।

বৃশ্চিকঃ এই রাশির জাতক জাতিকার শিবলিঙ্গেকে বিশুদ্ধ জল দিয়ে তর্পন করান। এবং শিবলিঙ্গে ঘি ও মধু লেপন করুন।

ধনুঃ এই রাশির জাতক জাতিকারা শিবলিঙ্গে শুকনো ফল দান করুন এবং বেল পাতা প্রদান করতে ভুলবেন না।

মকরঃ এই রাশির জাতক জাতিকারা শিবলিঙ্গে আটা লেপন করা উচিৎ ও আটা দান করলে শুভ ফল পাওয়া যায়।

কুম্ভঃ এই রাশির জাতক জাতিকারা শিবলিঙ্গের উদ্দেশ্য সাদা ও কালো তিল অর্পণ করুন।

মীনঃ এই রাশির জাতক জাতিকারা শিবলিঙ্গকে অশ্বত্থ গাছের নিচে রেখে পূজো করুন এবং শিবলিঙ্গে বেল পাতা অর্পণ করুন।এর ফলে শুভ ফল লাভ করা যায়।

সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200810064940

Saturday, August 8th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে রাশি অনুযায়ী রুদ্রাক্ষ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে রাশি অনুযায়ী রুদ্রাক্ষ

শুভ সন্ধ্যা

জ্যোতিষ এর রাশিচক্র অনুযায়ী মানুষের রুদ্রাক্ষ ধারণ উপকারিতা, সুফল পাওয়া যায় খুব ভালো।
পোস্ট টি ভালো লাগলে শেয়ার ও কমেন্ট করুন।

১) মেষ রাশি :- মেষ রাশি চর রাশি ও রবি গ্রহের উচ্চ স্থান। জাতক জাতিকারা অনেকেই স্বাধীন মতের হয়ে থাকেন। কোনও পরিবারে একাধিক মেষরাশির জাতক জাতিকা থাকলে মতপার্থক্য হয়। তাই আপনার গৃহের সুখশান্তির জন্য আপনি ৯ মুখিঅথবা ৬ মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করুন। সঞ্চয়ের জন্য এগারোমুখী ধারণ করুন। সন্তান অবাধ্য হলে পাঁচমুখী। সাত মুখী কর্মে সফলতা, মান, যশ বৃদ্ধির জন্য। আপনার সার্বিক ভাগ্যের উন্নতির জন্য একটি ক্রিস্টাল মালার সাথে চারমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করুন।

২)বৃষ রাশি :- রাশিচক্রের দ্বিতীয় ঘর হল বৃষ রাশি। এই রাশিতে চন্দ্র উচ্চস্থ। এই রাশির জাতক/জাতিকারা সাধারণতঃ শারিরীক ও মানসিক বলশালী হয়ে থাকেন। আপনার কর্মক্ষেত্রে মান, যশের জন্য ৭ মুখী রুদ্রাক্ষ। অর্থনৈতিক সঞ্চয়ের জন্য এবং সন্তান কথার অবাধ্য হলে ন’মুখী। ব্যবসায় সফলতার জন্য চোদ্দমুখী ধারন করতে পারেন। শরীর-স্বাস্থ্যর জন্য এগারোমুখী।

৩)মিথুন রাশি :- রাশিচক্রের তৃতীয় ঘর হল মিথুন রাশি। বুধ গ্রহের ঘরে এই রাশিতে রাহু উচ্চস্থ। দ্বিত মানসিকতার জাতক জাতিকারা সাধারণতঃ ব্যবসায়ী মানসিকতার হয়ে থাকেন। আর্থিক ভাবে সামর্থবান হওয়ার জন্য জাতক জাতিকাদের চোদ্দমুখী, ব্যবসায়ে সফলতা পেতে সাতমুখী, সন্তানের স্মরণ শক্তি বাড়ানোর জন্য এগারোমুখী রুদ্রাক্ষ নিন। শরীর এবং মনের শান্তির জন্য ৫মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করুন।

৪)কর্কট রাশি: - রাশিচক্রের চতুর্থ ঘর হল কর্কট রাশি। চন্দ্রের স্বগৃহ এবং বৃহস্পতি গ্রহ এই ঘরে উচ্চস্থ। জাতক জাতিকাদের হঠাৎ মাথা গরম এবং হঠকারী সিদ্ধান্ত থেকে মুক্তি পেতে হলে চারমুখী রুদ্রাক্ষ নিন। মানসিক শান্তির জন্য এগারোমুখী, কর্মস্থলে মান-যশ বৃদ্ধির জন্য চোদ্দমুখী, ব্যবসায় উন্নতিতে চারমুখী, সার্বিক ভাগ্যোন্নতির জন্য ২মুখীরুদ্রাক্ষ ধারণ করতে পারেন।

৫)সিংহ রাশি :- রাশিচক্রের পঞ্চম ঘর হল সিংহ রাশি। রবি গ্রহের স্বগৃহ। এই রাশির জাতক জাতিকারা সাধারণতঃ জেদী মানসিকতার হয়ে থাকেন। খুব কম কথা বলার মানসিকতা এদের। সরকারী উচ্চপদে এরা অবস্থান করেন। এদের শরীর সুস্থ রাখার জন্য বারোমুখী, আর্থিক সঞ্চয়ের জন্য ১ মুখী, কর্মস্থালে মান, যশ বৃদ্ধির জন্য এগারোমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করা উচিত। আপনারা গৃহে শান্তির জন্য এবং সার্বিক ভাগ্যোন্নতির জন্য চোদ্দমুখী, ব্যবসায় উন্নতি করতে চারমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করুন।

৬)কন্যা রাশি: -রাশিচক্রের ষষ্ঠ ঘর হল কন্যা রাশি। খুবই নরম মনের মানুষ হন এরা। বুধ গ্রহের স্বগৃহে বুধ গ্রহ উচ্চস্থ হয় এই রাশিতে। এই রাশির জাতক জাতিকারা কর্মক্ষেত্রে সাফল্য এবং কর্মের জায়গায় বিশেষ সুনাম অর্জন করতে চারমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করুন। শারীরিক সুস্থতার জন্য ন৪মুখী রুদ্রাক্ষ। ব্যবসায় উন্নতির জন্য, দাম্পত্যকলহ এড়াতে এবং বিবাহিত জীবনে শান্তির জন্য সাতমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করুন।

৭)তুলা রাশি :- রাশিচক্রের সপ্তম ঘর হল তুলা রাশি। শুক্র গ্রহের নিজ ঘরে শনি গ্রহ উচ্চস্থ হয় এই রাশিতে। এই রাশির জাতক/জাতিকারা সাধারণতঃ শিল্পী মনের অধিকারী হয়। এদের শরীর সুস্থ রাখার জন্য বারোমুখী, কর্মে উন্নতি এবং ভাগ্যোন্নতির জন্য ৬ মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করুন। ব্যবসা এবং অর্থনৈতিক উন্নতি করতে চোদ্দমুখী, মানসিক শান্তি পেতে চারমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করুন। কর্মস্থালে মান, যশ বৃদ্ধির রুদ্রাক্ষ ধারণ করা উচিত।

৮)বৃশ্চিক রাশি: - রাশিচক্রের অষ্টম ঘর হল বৃশ্চিক রাশি। মঙ্গল গ্রহের নিজ ঘরে চন্দ্র গ্রহ নীচস্থ হয় এই রাশিতে। এই রাশির জাতক/জাতিকারা সাধারণতঃ হতাশাগ্রস্ত মনের অধিকারী হয়। আপনারা কর্মে সাফল্য পেতে তেরোমুখী, কর্মস্থলে নাম-যশ পেতে বারোমুখী, আর্থিক সাফল্য পেতে ন’মুখী, অর্থ সঞ্চয় করতে সাতমুখী, মানসিক শান্তি পেতে চারমুখী, ভাগ্যোন্নতিতে চারমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করুন।

৯)ধনু রাশি: - রাশিচক্রের নবম ঘর হল ধনু রাশি। বৃহস্পতি গ্রহের নিজ ঘরে কেতু গ্রহ উচ্চস্থ হয় এই রাশিতে। এই রাশির জাতক/জাতিকারা সাধারণতঃ মেজাজী মনের অধিকারী হয়। আপনার ব্যবসা এবং কর্মক্ষেত্রে মান পেতে এবং নিজের নিজের ভাগ্যকে উন্নত করতে ৩ মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করুন। সন্তানের উন্নতির জন্য পাঁচমুখী, কর্মক্ষেত্রে উন্নতির জন্য এগারোমুখী। ব্যবসায় উন্নতির জন্য, দাম্পত্যকলহ এড়াতে এবং বিবাহিত জীবনে শান্তির জন্য সাতমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করুন।

১০)মকর রাশি :-রাশিচক্রের দশম ঘর হল মকর রাশি। শনি গ্রহের নিজ ঘরে মঙ্গল গ্রহ উচ্চস্থ হয় এই রাশিতে। এই রাশির জাতক/জাতিকারা সাধারণতঃ অন্তরমুখী মনের অধিকারী হয়। ভাগ্য উন্নতির ক্ষেত্রে ন’মুখী, ফাটকা কারবারে উন্নতি করতে এগারোমুখী, ব্যবসায় উন্নতি করতে সাতমুখী, কর্মস্থলে মান-যশ পেতে এগারোমুখী, মানসিক শান্তি পেতে চোদ্দমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করুন।

১১)কুম্ভ রাশি: -রাশিচক্রের একাদশ ঘর হল কুম্ভ রাশি। শনি গ্রহের নিজ ঘর এই রাশি। এই রাশির জাতক/জাতিকারা সাধারণতঃ উদার মনের অধিকারী হয়। বারোমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করুন নিজের ব্যক্তিত্বকে আরও উন্নতি করতে চাইলে। আটমুখী ধারণ করুন অর্থনৈতিক উন্নতি করতে। কর্মক্ষেত্রে মান-যশ বৃদ্ধি পেতে চোদ্দমুখী এবং মানসিক শান্তি ও ভাগ্য উন্নতি করতে এগারোমুখী।

১২)মীন রাশি: - রাশিচক্রের দ্বাদশ ঘর হল মীন রাশি। বৃহস্পতি গ্রহের নিজ ঘরে শুক্র গ্রহ উচ্চস্থ হয় এই রাশিতে। এই রাশির জাতক/জাতিকারা সাধারণতঃ সাত্ত্বিক মনের অধিকারী হয়। আপনারা বুদ্ধির বিকাশের জন্য ধারন করুন তেরোমুখী, ব্যবসায় উন্নতি এবং মানসিক শান্তির জন্য ন’মুখী, কর্মস্থলে মান-যশ পেতে সাতমুখী, অর্থ সঞ্চয়ে ও ভাগ্যের উন্নতি করতে ন’মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করুন।

সঠিক রুদ্রাক্ষ এক অমৃত ফল স্বরূপ, ইহা মানুষের জীবন প্রভূত উন্নতির কারক, এটি একমাত্র ফল যা মানুষের আত্মিক ও শারীরিক উন্নতি ঘটায়। সঠিক রুদ্রাক্ষ ও প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা শুক্ল পক্ষের সোমবার অথবা কোন বিশেষ তিথিতে ধারণ করলে নিশ্চিতভাবে উপকার পাওয়া যায়। কিছু নিয়ম আছা ধরণের সময় তা পালন করলে ও maintan করলে নিশ্চিত শুভ ফল লাভ হয়। ইহা ভগবান শিব ও শক্তি এর মিলিত আশীর্বাদ।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200808190437

Saturday, August 8th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

অমৃত যোগ ও ত্র‍্যমৃত যোগ

অমৃত যোগ ও ত্র‍্যমৃত যোগ

শুভ শনিবার

আজকের প্রতিবেদন সুন্দর দুটি যোগ
ভালো লাগলে শেয়ার করুন, দয়াকরে কপি করবেন না।

নক্ষত্র অমৃতযোগ

রবিবারে উত্তরফাল্গুনী , উত্তরাষারা, উত্তরভাদ্র পদ , রোহিনী, পুষ্যা, হস্তা, মূলা, ও রেবতী----এর কোনো একটা নক্ষত্র হলে অমৃত যোগ হয়। সোমবারে শ্রবনা , ধনিষ্ঠা , মৃগশিরা, রোহিনী, পূর্ব ফাল্গুনী , উত্তর ফাল্গুনী, পূর্বভাদ্রপদ, উত্তরভাদ্রপদ,হস্তা ও আশ্বিনী - এর মধ্যে কোনো এক নক্ষত্র হলে অমৃত যোগ হয়। মঙ্গলবারে কৃত্তিকা , স্বাতী , পুষ্যা,উত্তরভাদ্রপদ , বা রেবতী হলে অমৃত যোগ । বুধবার কৃত্তিকা, রোহিনী, শতভিষা বা অনুরাধা হলে অমৃত যোগ।
শুক্রবারে অনুরাধা, উত্তর ফাল্গুনী, পূর্বভাদ্রপদ, অশ্বিনী বা শ্রবনা , হলে অমৃত যোগ হয়।শনি বারে স্বাতী, বা রোহিনী নক্ষত্র হলে অমৃত যোগ হয়।

এই অমৃত যোগ হল অত্যন্ত শুভফলদানকারী। সূর্যের উদয়ে যেমন রাতের আঁধার সরে যায়, তেমনি অমৃত যোগে বিষ্টিভদ্রা, ব্যাতিপাত, প্রভৃতি সকল রিষ্টি নষ্ট হয়।

ত্র‍্যমৃত যোগ

রবিবার অথবা মঙ্গলবারে যদি নন্দা তিথি হয় এবং সেই দিন কৃত্তিকা , মূলা, অশ্লেষা , চিত্রা, রেবতী, শতভিষা,আদ্রা বা স্বতী নক্ষত্র হয় , তবে তাকে ত্রমৃত যোগ বলে। সোমবারে অথবা শুক্রবার যদি ভদ্রা তিথি হয় , আর সেইদিন পূর্ব ফাল্গুনী , উত্তর ফাল্গুনী , পূর্ব - ভাদ্র পদ বা উত্তর ভাদ্রপদ নক্ষত্র হলে তবে তাকে ত্রমৃত যোগ বলে। বুধবার জয়াতিথি যোগে মৃগশিরা , পুষ্যা, ভরণী, বা অভিজিৎ নক্ষত্র হলে। বৃহস্পতিবার রিক্তযোগে কৃত্তিকা, জেষ্ঠা, হস্তা, উত্তরষারা, রোহিনী, মঘা, অথবা পূর্বাষারা নক্ষত্র হলে বা শনিবারে পূর্ণতিথি যোগে হস্তা, ধনিষ্ঠা বা রোহিনী নক্ষত্র যুক্ত হলে সেই তিন ত্রমৃত যোগ হয়। এই যোগ সকল যোগের শ্রেষ্ঠ । এই যোগে যাবতীয় শুভ কাজ করা ভালো।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200808003846

Friday, August 7th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে পঞ্চতিথি অনুযায়ী যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে পঞ্চতিথি অনুযায়ী  যোগ

সুপ্রভাত
আজকের বিষয় টি আপনাদের খুব ভালো লাগবে

পঞ্চতিথি
প্রতিপদ থেকে পূর্ণিমা অথবা অমাবস্যা পর্যন্ত ১৫ টি তিথি ৫ ভাগে ভাগ করলে নন্দা, ভদ্রা, জয়া, রিক্তা ও পূর্ণা । প্রতিপদ , ষষ্ঠী ও একাদশী ---এই তিন তিথিকে নন্দা বলে। দ্বিতীয়া , সপ্তমী ও দ্বাদশী ----এই তিন তিথিকে ভদ্রা, তৃতীয়া, অষ্টমী, ও ত্রয়োদশী এই তিন তিথিকে জয়া, চতুর্থী, নবমী, ও চতুর্দশী ---এই তিন তিথিকে রিক্তা এবং পঞ্চমী, দশমী, ও পূর্ণিমা, বা অমাবস্যাকে পূর্ণাতিথী বলে।

১) সিদ্ধিযোগ

শুক্রবার নন্দা তিথি হলে সিদ্ধিযোগ হয়।
শনিবারে রিক্তা,মঙ্গলবারে জয়া, বুধবারে ভদ্রা ও বৃহস্পতিবার পূর্ণ তিথি হলে তাকে সিদ্ধি যোগ বলে।

২): অমৃতযোগ
বুধ অথবা শনিবারে যদি নন্দা তিথি হয় , তবে তাকে অমৃত যোগ বলে। এইভাবে মঙ্গলবারে ভদ্রা , বৃহস্পতিবার জয়া শুক্রবার রিক্তা ও রবি বা সোমবারে পূর্ণা তিথি হলে তবে তাকে অমৃত যোগ বলে

৩)পাপযোগ
রবিবারে অথবা মঙ্গলবারে যদি নন্দা তিথি থাকে তা হলে তাকে পাপযোগ বলে। শুক্র বা সোমবারে ভদ্রা বুধবার জয়া, বৃহস্পতি রিক্তা ও শনিবার পূর্ণা তিথি হলে পাপযোগ হয়।

৪) দিনদদ্ধা যোগ

যদি রবিবারে দ্বাদশী তিথি হয় তবে তাকে দগ্ধা বলে। এই ভাবে সোমবারে একাদশী, মঙ্গলবারে দ্বাদশী, বুধবার তৃতীয়া , বৃহস্পতিবার ষষ্ঠী, শুক্রবার দ্বিতীয়া, এবং শনিবার সপ্তমী তিথি হলে তাকে দিনদদ্ধা বলে।

৫)কালঘন্ট যোগ
সোমবারে ষষ্ঠী, শুক্রবারে সপ্তমী, বৃহস্পতিবার অষ্টমী, বুধবারে নবমী, শনি বারে দশমী, মঙ্গলবার একাদশী এবং রবিবার দ্বাদশী হলে কালঘন্ট যোগ হয়। এই যোগে কোনো কাজই ভালো হয় না।

৪)বিষ্টি ভদ্রা
কৃষ্ণপক্ষের তৃতীয়া ও দশমী তিথির পরার্ধ অর্থাৎ শেষ ত্রিশদন্ড, শুক্লপক্ষের চতুর্থী ও একাদশী তিথির ওই রকম ত্রিশ দণ্ড আর অষ্টমী এবং পূর্ণিমার পূর্ব ত্রিশ দণ্ডকে বিষ্টি ভদ্রা বলে। ষট কর্ম উগ্র কর্মদি ছাড়া অন্য কোনো কাজ এই যোগে শুভ নয়।

৫)মাসদগ্ধা

বৈশাখের শুক্লা ষষ্ঠী আষাঢ়ের শুক্লাষ্টমী , ভাদ্রের দশমী, কার্তিকের শুক্লাদ্বাদশী , পৌষের শুক্লা দ্বিতীয়া , ফাল্গুনের শুক্লা চতুর্থী , জ্যৈষ্ঠ মাসের কৃষ্ণ চতুর্থী , শ্রাবনের কৃষ্ণা ষষ্ঠী, অশ্বিনের কৃষ্ণষ্টমী , অগ্রহায়ণ মাসের কৃষ্ণা দশমী, মাঘের কৃষ্ণা দ্বাদশী ও চৈত্রের কৃষ্ণা দ্বিতীয়া মাসদগ্ধা হয়।
মাসদগ্ধায় যাত্রা করলে ইন্দ্রসদৃশ মানুষের মরণ আসে, বিবাহে কন্যা বৈধব্য যন্ত্রনা ভোগ করে। বিদ্যারম্ভে বালক মূর্খ হয়। স্বামী স্ত্রীর সদ্ভোগে গর্ভনাশ হয়। ব্যবসায় বাণিজ্যে সব অর্থনাশ হয়। অতএব বুদ্ধিমান মানুষ মাসদগ্ধ এড়িয়ে চলবেন

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200807194552

Thursday, August 6th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

রামমন্দির উপলক্ষে ভূমি পূজা

রামমন্দির উপলক্ষে ভূমি পূজা

শুভ সন্ধ্যা
আজকে অযোধ্যা তে শ্রীরামচন্দ্রের মন্দির নির্মাণের ভীত পূজা উপলক্ষে আমি আপনাদের একটি স্ত্রোত্র শোনাচ্ছি।আশা করি সকলের ভালো লাগবে।

শ্রী রাম রক্ষা স্তোত্রম্

ওং অস্য শ্রী রামরক্ষা স্তোত্রমংত্রস্য
বুধকৌশিক ঋষিঃ
শ্রী সীতারাম চংদ্রোদেবতা
অনুষ্টুপ্ ছংদঃ
সীতা শক্তিঃ
শ্রীমদ্ হনুমান্ কীলকম্
শ্রীরামচংদ্র প্রীত্যর্থে রামরক্ষা স্তোত্রজপে বিনিযোগঃ ‖

ধ্যানম্
ধ্যাযেদাজানুবাহুং ধৃতশর ধনুষং বদ্ধ পদ্মাসনস্থং
পীতং বাসোবসানং নবকমল দ঳স্পর্থি নেত্রং প্রসন্নম্ |
বামাংকারূঢ সীতামুখ কমলমিলল্লোচনং নীরদাভং
নানালংকার দীপ্তং দধতমুরু জটামংডলং রামচংদ্রম্ ‖

স্তোত্রম্
চরিতং রঘুনাথস্য শতকোটি প্রবিস্তরম্ |
একৈকমক্ষরং পুংসাং মহাপাতক নাশনম্ ‖ 1 ‖

ধ্যাত্বা নীলোত্পল শ্যামং রামং রাজীবলোচনম্ |
জানকী লক্ষ্মণোপেতং জটামুকুট মংডিতম্ ‖ 2 ‖

সাসিতূণ ধনুর্বাণ পাণিং নক্তং চরাংতকম্ |
স্বলীলযা জগত্ত্রাতু মাবির্ভূতমজং বিভুম্ ‖ 3 ‖

রামরক্ষাং পঠেত্প্রাজ্ঞঃ পাপঘ্নীং সর্বকামদাম্ |
শিরো মে রাঘবঃ পাতু ফালং দশরথাত্মজঃ ‖ 4 ‖

কৌসল্যেযো দৃশৌপাতু বিশ্বামিত্রপ্রিযঃ শৃতী |
ঘ্রাণং পাতু মখত্রাতা মুখং সৌমিত্রিবত্সলঃ ‖ 5 ‖

জিহ্বাং বিদ্যানিধিঃ পাতু কংঠং ভরতবংদিতঃ |
স্কংধৌ দিব্যাযুধঃ পাতু ভুজৌ ভগ্নেশকার্মুকঃ ‖ 6 ‖

করৌ সীতাপতিঃ পাতু হৃদযং জামদগ্ন্যজিত্ |
মধ্যং পাতু খরধ্বংসী নাভিং জাংববদাশ্রযঃ ‖ 7 ‖

সুগ্রীবেশঃ কটিং পাতু সক্থিনী হনুমত্-প্রভুঃ |
ঊরূ রঘূত্তমঃ পাতু রক্ষঃকুল বিনাশকৃত্ ‖ 8 ‖

জানুনী সেতুকৃত্-পাতু জংঘে দশমুখাংতকঃ |
পাদৌ বিভীষণশ্রীদঃ পাতু রামোঽখিলং বপুঃ ‖ 9 ‖

এতাং রামবলোপেতাং রক্ষাং যঃ সুকৃতী পঠেত্ |
স চিরাযুঃ সুখী পুত্রী বিজযী বিনযী ভবেত্ ‖ 10 ‖

পাতা঳-ভূতল-ব্যোম-চারিণ-শ্চদ্ম-চারিণঃ |
ন দ্রষ্টুমপি শক্তাস্তে রক্ষিতং রামনামভিঃ ‖ 11 ‖

রামেতি রামভদ্রেতি রামচংদ্রেতি বা স্মরন্ |
নরো ন লিপ্যতে পাপৈর্ভুক্তিং মুক্তিং চ বিংদতি ‖ 12 ‖

জগজ্জৈত্রৈক মংত্রেণ রামনাম্নাভি রক্ষিতম্ |
যঃ কংঠে ধারযেত্তস্য করস্থাঃ সর্বসিদ্ধযঃ ‖ 13 ‖

বজ্রপংজর নামেদং যো রামকবচং স্মরেত্ |
অব্যাহতাজ্ঞঃ সর্বত্র লভতে জযমংগ঳ম্ ‖ 14 ‖

আদিষ্টবান্-যথা স্বপ্নে রামরক্ষামিমাং হরঃ |
তথা লিখিতবান্-প্রাতঃ প্রবুদ্ধৌ বুধকৌশিকঃ ‖ 15 ‖

আরামঃ কল্পবৃক্ষাণাং বিরামঃ সকলাপদাম্ |
অভিরাম-স্ত্রিলোকানাং রামঃ শ্রীমান্ স নঃ প্রভুঃ ‖ 16 ‖

তরুণৌ রূপসংপন্নৌ সুকুমারৌ মহাবলৌ |
পুংডরীক বিশালাক্ষৌ চীরকৃষ্ণাজিনাংবরৌ ‖ 17 ‖

ফলমূলাশিনৌ দাংতৌ তাপসৌ ব্রহ্মচারিণৌ |
পুত্রৌ দশরথস্যৈতৌ ভ্রাতরৌ রামলক্ষ্মণৌ ‖ 18 ‖

শরণ্যৌ সর্বসত্ত্বানাং শ্রেষ্ঠৌ সর্বধনুষ্মতাম্ |
রক্ষঃকুল নিহংতারৌ ত্রাযেতাং নো রঘূত্তমৌ ‖ 19 ‖

আত্ত সজ্য ধনুষা বিষুস্পৃশা বক্ষযাশুগ নিষংগ সংগিনৌ |
রক্ষণায মম রামলক্ষণাবগ্রতঃ পথি সদৈব গচ্ছতাং ‖ 20 ‖

সন্নদ্ধঃ কবচী খড্গী চাপবাণধরো যুবা |
গচ্ছন্ মনোরথান্নশ্চ (মনোরথোঽস্মাকং) রামঃ পাতু স লক্ষ্মণঃ ‖ 21 ‖

রামো দাশরথি শ্শূরো লক্ষ্মণানুচরো বলী |
কাকুত্সঃ পুরুষঃ পূর্ণঃ কৌসল্যেযো রঘূত্তমঃ ‖ 22 ‖

বেদাংতবেদ্যো যজ্ঞেশঃ পুরাণ পুরুষোত্তমঃ |
জানকীবল্লভঃ শ্রীমানপ্রমেয পরাক্রমঃ ‖ 23 ‖

ইত্যেতানি জপেন্নিত্যং মদ্ভক্তঃ শ্রদ্ধযান্বিতঃ |
অশ্বমেধাধিকং পুণ্যং সংপ্রাপ্নোতি ন সংশযঃ ‖ 24 ‖

রামং দূর্বাদ঳ শ্যামং পদ্মাক্ষং পীতবাসসম্ |
স্তুবংতি নাভি-র্দিব্যৈ-র্নতে সংসারিণো নরাঃ ‖ 25 ‖

রামং লক্ষ্মণ পূর্বজং রঘুবরং সীতাপতিং সুংদরম্
কাকুত্স্থং করুণার্ণবং গুণনিধিং বিপ্রপ্রিযং ধার্মিকম্ |
রাজেংদ্রং সত্যসংধং দশরথতনযং শ্যামলং শাংতমূর্তিম্
বংদে লোকাভিরামং রঘুকুল তিলকং রাঘবং রাবণারিম্ ‖ 26 ‖

রামায রামভদ্রায রামচংদ্রায বেধসে |
রঘুনাথায নাথায সীতাযাঃ পতযে নমঃ ‖ 27 ‖

শ্রীরাম রাম রঘুনংদন রাম রাম
শ্রীরাম রাম ভরতাগ্রজ রাম রাম |
শ্রীরাম রাম রণকর্কশ রাম রাম
শ্রীরাম রাম শরণং ভব রাম রাম ‖ 28 ‖

শ্রীরাম চংদ্র চরণৌ মনসা স্মরামি
শ্রীরাম চংদ্র চরণৌ বচসা গৃহ্ণামি |
শ্রীরাম চংদ্র চরণৌ শিরসা নমামি
শ্রীরাম চংদ্র চরণৌ শরণং প্রপদ্যে ‖ 29 ‖

মাতা রামো মত্-পিতা রামচংদ্রঃ
স্বামী রামো মত্-সখা রামচংদ্রঃ |
সর্বস্বং মে রামচংদ্রো দযা঳ুঃ
নান্যং জানে নৈব ন জানে ‖ 30 ‖

দক্ষিণে লক্ষ্মণো যস্য বামে চ (তু) জনকাত্মজা |
পুরতো মারুতির্যস্য তং বংদে রঘুনংদনম্ ‖ 31 ‖

লোকাভিরামং রণরংগধীরং
রাজীবনেত্রং রঘুবংশনাথম্ |
কারুণ্যরূপং করুণাকরং তং
শ্রীরামচংদ্রং শরণ্যং প্রপদ্যে ‖ 32 ‖

মনোজবং মারুত তুল্য বেগং
জিতেংদ্রিযং বুদ্ধিমতাং বরিষ্টম্ |
বাতাত্মজং বানরযূথ মুখ্যং
শ্রীরামদূতং শরণং প্রপদ্যে ‖ 33 ‖

কূজংতং রামরামেতি মধুরং মধুরাক্ষরম্ |
আরুহ্যকবিতা শাখাং বংদে বাল্মীকি কোকিলম্ ‖ 34 ‖

আপদামপহর্তারং দাতারং সর্বসংপদাম্ |
লোকাভিরামং শ্রীরামং ভূযোভূযো নমাম্যহং ‖ 35 ‖

ভর্জনং ভববীজানামর্জনং সুখসংপদাম্ |
তর্জনং যমদূতানাং রাম রামেতি গর্জনম্ ‖ 36 ‖

রামো রাজমণিঃ সদা বিজযতে রামং রমেশং ভজে
রামেণাভিহতা নিশাচরচমূ রামায তস্মৈ নমঃ |
রামান্নাস্তি পরাযণং পরতরং রামস্য দাসোস্ম্যহং
রামে চিত্তলযঃ সদা ভবতু মে ভো রাম মামুদ্ধর ‖ 37 ‖

শ্রীরাম রাম রামেতি রমে রামে মনোরমে |
সহস্রনাম তত্তুল্যং রাম নাম বরাননে ‖ 38 ‖

ইতি শ্রীবুধকৌশিকমুনি বিরচিতং শ্রীরাম রক্ষাস্তোত্রং সংপূর্ণং |

শ্রীরাম জয় রাম জয় জয় রাম

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200806080429

Thursday, August 6th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

শুভ কর্মে যাওয়ার সময় কোন সংখ্যা ও কোন ধরনের পোশাক পরবেন

শুভ কর্মে যাওয়ার সময় কোন সংখ্যা ও কোন ধরনের পোশাক পরবেন

শুভ বৃহস্পতিবার
আজকের প্রতিবেদন বাড়ি থেকে শুভ কাজে বেরিয়ে সাফল্য পাওয়ার জন্য জোতিষিক প্রতি বিধান।এর আগে এই বিষয়ে অনেক বার আলোচনা করেছি।আজকে আরো ও বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করলাম ।আশা করছি সকলের খুব ভালো লাগবে।ভালো লাগলে শেয়ার করে অন্য কেউ জানান

আমরা কোনও শুভ কাজে যাওয়ার সময় মনে মনে নানা প্রস্তুতি চলি। আর সাথে থাকে প্রার্থনা, কাজটা যেন সফল হয়। জানেন কি, শুভ কাজে বেরনোর আগে কোন কোন কাজ করলে ভাগ্য সহায় থাকবে? জেনে নেওয়া যাক....

১) রাতে শুতে যাওয়ার আগে মন দিয়ে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করুন। তাঁর কাছে মনোষ্কামনা জানান।

২) কেবল শুতে যাওয়ার সময়েই নয়, সকালে ঘুম থেকে উঠেও শুরুতেই ঈশ্বরকে প্রণাম করুন। সেই সঙ্গে প্রয়াত গুরুজনদের ছবিতেও প্রণাম করুন। পাশাপাশি বাড়িতে যে গুরুজনেরা রয়েছেন, তাঁদেরও প্রণাম করুন।

৩) বাড়ী থেকে বেরোনোর সময় জলে ভরা পাত্র দেখে বেরোলে ফল ভাল হয়।

৪) জ্যান্ত মাছ দেখে বাড়ি থেকে বেরোলে দিনটি শুভ হয়।

৫) ভালো মনে বাড়ি থেকে বেরোন। কখনও ঝগড়া করে বেরোবেন না।

৬) কপালে দইয়ের টিপ পরে বাড়ী থেকে বের
হোন।

৭)বারের রঙ অনুযায়ী পোশাক পড়ূন।
গ্ৰহের সংখ্যা বর্ণ ও বার অনুযায়ী পোশাক

রবি =১,বর্ণ লাল (জবা কুসুম)
চন্দ্র= ২,বর্ণ কালো
মঙ্গল =৯ ,গার লাল বা কালচে লাল।
বুধ=৫,বর্ণ সবুজ
ব্হস্পতি =৩ ,বর্ণ হলুদ
শুক্র =৬ ,বর্ণ সাদা
শনি =৮ ,বর্ণ নীল
রাহু = ৪,বর্ণ খয়েরি
কেতু =৭ ,বর্ণ ধূসর
এবার জানুন কোনো বার কোন প্রশাক পড়বেন।সমস্ত কাজে সফলতা আসবে।

রবিবার =লাল রঙের পোশাক।
সোমবার=কালো রঙের পোশাক।
মঙ্গলবার=গার লাল রঙের পোশাক।
বুধবার=সবুজ রঙের পোশাক‌।
বৃহস্পতিবার=হলুদ রঙের পোশাক।
শুক্রবার=সাদা রঙের পোশাক।
শনিবার =নীল রঙের পোশাক

জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে গ্রহদের শত্রু-মিত্র ও গ্রহ-দৃষ্টি কথন

গ্রহদের পরস্পরের মধ্যে শত্রুতা-মিত্রতা রয়েছে। রবির মিত্র- চন্দ্র, মঙ্গল ও বৃহস্পতি, শত্রু- শুক্র ও শনি এবং সম- বুধ। চন্দ্রের মিত্র- রবি ও বুধ, শত্রু- নেই এবং সম- মঙ্গল, বৃহস্পতি, শুক্র ও শনি। মঙ্গলের মিত্র- রবি, চন্দ্র ও বৃহস্পতি, শত্রু- বুধ এবং সম- শুক্র ও শনি। বুধের মিত্র- রবি ও শুক্র, শত্রু- চন্দ্র এবং সম- শনি, মঙ্গল ও বৃহস্পতি। বৃহস্পতির মিত্র- রবি, চন্দ্র ও মঙ্গল, শত্রু- বুধ ও শুক্র এবং সম- শনি। শুক্রের মিত্র- বুধ ও শনি, শত্রু- রবি ও চন্দ্র এবং সম- মঙ্গল ও বৃহস্পতি। শনির মিত্র- বুধ ও শুক্র, শত্রু- রবি, চন্দ্র ও মঙ্গল এবং সম- বৃহস্পতি। রাহুর মিত্র- শুক্র ও শনি, শত্রু- রবি, চন্দ্র ও মঙ্গল এবং সম- বুধ ও বৃহস্পতি। কেতুর মিত্র- রবি ও চন্দ্র, শত্রু- শুক্র ও শনি এবং সম- বুধ ও বৃহস্পতি।

কোন ধরনের পোশাক কবে পড়বেন বল্লাম।কোনো গ্ৰহের প্রিয় সংখ্যা কি তা বল্লাম।এটা কাছে লাগবে পরিক্ষার্থী ,বাবসাদার অফিসে যাওয়া,শুভ কাছে যেতে ,ও চাকরির পরিক্ষা দিতে তাদের জন্য।কোনো বর্ণের সঙ্গে কোনো বর্ণের পোশাক পড়বেন না।একটা উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দিচ্ছি।
রবির মিত্র : চন্দ্র,মঙ্গল বৃহস্পতি তাহলে লালের সঙ্গে কালো,মেরুন,ও হলুদ রঙের পোশাক ম‍্যাচ করে পরা যাবে।রবির শত্রু শুক্র ও শনি সুতরাং লালের সঙ্গে সাদা ও নীল পরা যাবে না।রবির সম বুধ অর্থাৎ লালের সঙ্গ সবুজ পরা যাবে।এই গ্ৰহের শত্রু মিত্র সম দেখে পোশাকের বর্ণ ঠিক করে নেবেন।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200806080214

Wednesday, August 5th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে দেহপুষ্ট ও দেহস্থূল যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে দেহপুষ্ট ও দেহস্থূল যোগ

শুভ বুধবার

আজকে আমি আপনাদের কাছে স্বাস্থ্য নিয়ে দুটি জোতিষিক যোগের কথা বলছি আশা করি সকলের উপকারে আসবে,ভোলা লাগলে শেয়ার ও কমেন্ট করুন

দেহপুষ্টিযোগ
জন্মকুণ্ডলীতে লগ্নপতি যদি কোনো চর রাশিতে( মেষ, কর্কট, তুলা, বা মকররাশিতে ) এবং অপর কোনো শুভগ্রহ দ্বারা পূর্ণদৃষ্ট হয় ---তবে দেহপুষ্টিযোগ সাধিত হবে।
ফলাফল
এরূপ জাতকের শরীর সুপুষ্ট হবে ও নিরোগ হবে এবং জাতক সুখী ও ধনী হবে।

মন্তব্য

জীবনে সুখী হওয়া আর না হওয়া অন্যায় ব্যাপার , দৈহিক পুষ্টতা ছাড়াও সুখী হওয়া অসম্ভব নয়। কেউ কেউ আছেন তাঁরা শারীরিক আরামের দিকে তেমন নজর দেননি অথচ ধনী। অনেকে আছেন সীমিত আয় সত্ত্বেও শারীরিক আরাম ও সুখের দিকে নজর দেন বেশি।

দেহস্থুল যোগাদি

১. লগ্নপতি ও লগ্নপতি যে নবাংশে অবস্থিত -----তা জলরাশি হলে দেহস্থুল যোগ সূচিত হয়।

২. বৃহস্পতি লগ্নে অবস্থিত হলে অথবা বৃহস্পতি কোনো জলরাশিতে অবস্থিত হয়ে লগ্নস্থানে পূর্ণদৃষ্টি প্রদান করলে এই যোগ সূচিত হয়।

৩. কর্কট বা মীন লগ্নের জাতক হতে হবে এবং লগ্নস্থানে কোনো শুভ গ্রহ অবস্থিত হতে হবে অথবা লগ্নপতি কোনো জলরাশিতে অবস্থিত হতে হবে ।

ফলাফল
এরূপ জাতক জাতিকার দেহ স্থুল হবে।মেদ জমে শরীরে।

মন্তব্য
কর্কট, কুম্ভ, বৃশ্চিক, তুলা , মকর রাশি জল রাশি। কর্কট ও মীন পূর্ন জলরাশি হিসেবে বিবেচিত । চন্দ্র ও শুক্র জলজ গ্রহ । বুধ ও বৃহস্পতি জলীয় ভাব যুক্ত গ্রহ অতএব লগ্ন ও লগ্ন স্থানের ওপরই দেহের স্থূলতা নির্ভরশীল

প্রতি কার:

বীজমন্ত্র:১) সকালে ৬.০৪ মিঃ লাল রঙের পোশাক পরে ঔঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায় ১০০ বার বা ৩ মিঃ।
২)স্নান করে বৃহস্পতির বীজমন্ত্র ,ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ১৮ বার
৩) স্নান করে শিবের দিকে তাকিয়ে
ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।১০ বার
ঔঁ জূসঃ স্বাহা ১৮ বার
গায়ত্রী
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।১০ বার

প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর।।১ বার
৪)সন্ধ্যায় ঔঁ দূং দূর্গে দূর্গে রক্ষনী স্বাহা হ্রীং দূর্গায় নমঃ ৩ বার।
৭)সন্ধ্যা ৭ টায় ঔঁ ঐং ক্লীং সোয়ায় ১৮ বার
৮)রাত্রী ৯ টায় ঔঁ হ্রীং ঐং কেতবে ১৮ বার
৯)রাত্রী ১১ টায় শুয়ে পড়বেন ঔঁ হ্রীং শুক্রায় ১০৮ বলে

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200805064133

Tuesday, August 4th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও পঞ্চাঙ্গ

জোতিষ ও পঞ্চাঙ্গ

শুভ মঙ্গলবার

জোতিষ শ্রাস্ত্রে পঞ্চাঙ্গ এর গুরুত্ব

পঞ্চাঙ্গ কথার অর্থ হল 'পঞ্চ-অঙ্গ' অর্থাৎ পাঁচটি অঙ্গের সমাহার। এই পাঁচটি অঙ্গ হল :- নক্ষত্র, তিথি, বার, যোগ ও করণ।
নক্ষত্র :-
নক্ষত্র হল কোন বিশেষ মুহূর্তে চন্দ্র যে নক্ষত্রে থাকে । আবার জন্ম সময়ে চন্দ্র যে নক্ষত্রে থাকে তাকে জন্মনক্ষত্র বলে। নক্ষত্র 27 টি। আর অভিজিৎ কে ধরলে নক্ষত্র 28 টি।
এরা হল :- ১) অশ্বিনী, ২) ভরণী, ৩) কৃত্তিকা, ৪) রোহিণী, ৫) মৃগশিরা, ৬) আর্দ্রা, ৭) পুনর্বসু, ৮) পুষ্যা, ৯) অশ্লেষা, ১০) মঘা, ১১) পূর্ব-ফাল্গুনী, ১২) উত্তর-ফাল্গুনী, ১৩) হস্তা, ১৪) চিত্রা, ১৫) স্বাতী, ১৬) বিশাখা, ১৭) অনুরাধা, ১৮) জ্যেষ্ঠা, ১৯) মূলা, ২০) পূর্বাষাঢ়া, ২১) উত্তরাষাঢ়া, ২২) শ্রবণা, ২৩) ধনিষ্ঠা, ২৪) শতভিষা, ২৫) পূর্ব-ভাদ্রপদ, ২৬) উত্তর-ভাদ্রপদ ও ২৭) রেবতী।

নক্ষত্র বের করার পদ্ধতি :- প্রথমে জন্মসময়ে চন্দ্রের অবস্থান বের করে তার ভোগাংশ লিখে রাখতে হবে। ধরা যাক ঐসময় চন্দ্র নবম রাশিতে আছে ও তার ভোগাংশ 6o 5' । এখন একে মিনিটে পরিবর্তন করে পাই 16,565"। এবার একে 800 দিয়ে ভাগ করে পাই 20.70625 । এর মানে দাঁড়ায় কুড়িটি নক্ষত্র পেরিয়ে একুশতম নক্ষত্র চলছে। এখন একুশতম নক্ষত্র হল উত্তর-আষাঢ়া। দশমিকের আগের সংখ্যা হল পেরিয়ে যাওয়া নক্ষত্র। এইভাবে নক্ষত্র নির্ণয় করতে হবে।

বার

এক সূর্য্যোদয় হতে পরবর্তী সূর্য্যোদয় পর্যন্ত সময়কালকে বার বলা হয়। বার মোট সাতটি। বারগুলি হল :- রবিবার, সোমবার, মঙ্গলবার, বুধবার, বৃহস্পতিবার, শুক্রবার, শনিবার।

তিথি
তিথি হলো সূর্য্য ও চন্দ্রের মধ্যের কৌণিক দশা। মোটামুটি 12o নিয়ে একটি তিথি হয়। চন্দ্র ও পৃথিবীর গতির কারণে চন্দ্রের কলা যত বৃদ্ধি পায় তত তা সূর্য্য হতে দূরে সরে যায়। যখন সূর্য্য হতে চন্দ্র দূরে সরে যায় তখন চন্দ্রের কলা বৃদ্ধি পায়, একে শুক্লপক্ষ বলে। আর চন্দ্র যত সূর্যের কাছে আসে তত চন্দ্রের কলা হ্রাস পায়, একে কৃষ্ণপক্ষ বলে। তিথি বের করার নিয়মটি হল :-
তিথি = ( চন্দ্রের ভোগাংশ - সূর্যের ভোগাংশ )/12
এখন উপরের ফর্মুলায় যেটা দরকার সেটা হল তিথির চন্দ্র ও সূর্যের ভোগাংশ। চন্দ্র ও সূর্যের ভোগাংশ কিভাবে নির্ণয় করব তা আলোচনা করছি। উপরের ফর্মুলায় প্রাপ্ত সংখ্যাটি তিথি। যদি তিথি 1—15 হয় তবে কৃষ্ণপক্ষ আর 16 এর বেশি হলে শুক্লপক্ষ। মনে করা যাক আমরা পেলাম 17, এর অর্থ এটি শুক্লপক্ষের দ্বাদশী । জ্ঞাতার্থে জানাই উত্তরভারতে কৃষ্ণপক্ষ হতে মাসের শুরু হয়।

যোগ
যোগ গণনা করা হয় চন্দ্র ও সূর্যের অবস্থান গণনা করে।
এরা হল :- ১) বিকুম্ভ, ২) প্রীতি, ৩) আয়ুষ্মান, ৪) সৌভাগ্য, ৫) শোভন, ৬) অতিগ-, ৭) সুকর্মা, ৮) ধৃতি, ৯) শূল, ১০) গ-, ১১) বৃদ্ধি, ১২) ধ্রুব, ১৩) ব্যাঘাত, ১৪) হর্ষণ, ১৫) বজ্র, ১৬) অসৃক, ১৭) ব্যতীপাত, ১৮) বরীয়ান্, ১৯) পরিঘ, ২০) শিব, ২১) সাধ্য, ২২) সিদ্ধ, ২৩) শুভ, ২৪) শুক্র, ২৫) ব্রহ্ম, ২৬) ইন্দ্র ও ২৭) বৈধৃতি।
যোগ 27 রকমের। তিথি বের করার নিয়মটি হল :-
যোগ = ( চন্দ্রের ভোগাংশ +সূর্যের ভোগাংশ )/13o20'
= ( চন্দ্রের ভোগাংশ +সূর্যের ভোগাংশ )/800
(এই 13o20' কে মিনিটে করলে 800 মিনিট হয়।)

করণ
করণ হল তিথির অর্ধেক। অর্থাৎ একটা তিথিতে দুটো করণ।মাসে মোট করণ 11 টি। এগুলি হল :-
বব, বালব, কৌলব,তৌতিল, গর, বণিজ, বিষ্টি, শকুণি, চতুষ্পাদ, নাগ এবং কিস্তুঘ্ন।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200804081829

Monday, August 3rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

রাখী পূর্ণিমা ও ঝুলন পূর্ণিমা

রাখী পূর্ণিমা ও ঝুলন পূর্ণিমা

সুপ্রভাত

আজকের প্রতি বেদন ঝূলন পূর্ণিমা, শ্রাবনি পূর্ণিমা বা রাখী পূর্ণিমা।পূর্ণিমা শুরু রবিবার ৯.২৮ মিঃ ছাড়বে সোমবার রাত্রি ৯.২৯ মিঃ।পূর্ণিমা পালন রবিবার।

ঝুলন যাত্রা বা ঝুলনপূর্ণিমা হল শ্রীকৃষ্ণের অনুগামীদের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসব। শুক্লা পক্ষের একাদশী থেকে আরম্ভ করে শ্রাবনী পূর্ণিমা পর্যন্ত চলে উৎসবের সমারোহ। এটি দোল পূর্ণিমার পরবর্তী বৈষ্ণবদের বড়ো উৎসব। দোলনা সাজানো, ভক্তিমূলক গান, নাচ, সব মিলিয়ে রাধাকৃষ্ণের প্রেমলীলার এটি একটি বিশেষ উৎসব। ভারতের এই উৎসবে দেশ-বিদেশ থেকে বহু দর্শনার্থীদের আগমন ঘটে। নবদ্বীপে ঝুলন উৎসব একটি বিশেষ আকর্ষণ। বৃন্দাবন, মথুরা আর ইসকন মন্দিরে মহা সমারোহে পালিত হয় এই ঝুলন। এই উৎসব সাধারণত শ্রাবণ মাসেই হয়ে থাকে

এবছর ঝুলন যাত্রা শুরু হয়েছে বৃহস্পতিবার ৩০ শে জুলাই থেকে রবিবার ৩ আগস্ট পর্যন্ত। বাংলার বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্যে অন্যতম হল ঝুলন ঊৎসব । মুলত বৈষ্ণবদের প্রথাগত অনুষ্ঠান হলেও সকল সম্প্রদায়ের মধ্যেই এর প্রচলন আছে । শ্রাবন মাসের শুক্লা একাদশী থেকে পূর্ণিমা পর্যন্ত পাঁচদিন ধরে এই আনুষ্ঠান পালন করা হয় । সাধারনত রাখী পূর্ণিমার দিন ঝুলনের পরিসমাপ্তি ঘটে | এর সংস্কৃত নাম হিন্দোল । রাধা-কৃষ্ণ বিগ্রহ সুসজ্জিত দোলনায় স্থাপন করে দোল দে‌‌ওয়া এই অনুষ্ঠানের প্রধান অঙ্গ । শাস্ত্রমতে, এই দিনেই ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কদম গাছে ঝোলানো দোলনায় পাশাপাশি বসে শ্রীরাধাকে প্রেম নিবেদন করেছিলেন। তাই ঝুলন প্রেমের উৎসব । মনে পড়ে যায় “দেয়ানেয়া” ছবির সেই বিখ্যাত গান উত্তমকুমার ও তরুন কুমার এর অভি নয়ে , শ্যামল মিত্র ও মানবেন্দ্র এর দ্বৈত কণ্ঠে :
“দোলে দোদুল দোলে ঝুলনা
দোলে কৃষ্ণ দোলে ঝুলনা
দোলে রাই (দোলে) ঝুলনা
দোলে দোদুল নাই তুলনা।।
রাধারও অধরে জাগে হাসি
কহিছে ডেকে শ্যামেরই বাঁশি
এ লগন রাই ভুলনা।।“

রাধা-কৃষ্ণের ঝুলন যাত্রা শুধু বৈষ্ণব কবিদেরই নয় বাংলার কাব্য-সাহিত্যকে নানাভাবে প্রভাবিত করেছে । “ঝুলন” কবিতায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ লিখেছেনঃ

“... মরণদোলায় ধরি রশিগাছি
বসিব দুজনে বড় কাছাকাছি,
ঝঞ্ঝা আসিয়া অট্ট হাসিয়া মারিবে ঠেলা ;
আমাতে প্রাণেতে খেলিব দুজনে ঝুলনখেলা
নিশীথবেলা ।। ...”

আসলে উৎসবের প্রধান লক্ষ্য আনন্দলাভ, আচার-বিচারের জটিলতার ঊর্ধে । সেদিক থেকে ঝুলন, লোক উৎসবের আঙিনায় সগৌরবে নিজের স্থান করে নিয়েছে । বৃন্দাবন, মথুরা আর ইসকন মন্দিরে মহা সমারোহে পালিত হয় এই ঝুলন। আর আমাদের ছেলেবেলার অনেকটাই জুড়ে আছে ঝুলনের পুতুল সাজানো ।

এই পুতুল সাজানোর মধ্য দিয়েই সৃষ্টিশীলতা, কল্পনা, শিল্প, নৈপুণ্য ইত্যাদির পরিস্ফুটন ঘটত ছেলেবেলায় । পুরনো কাপড়ে কাঁদা মাখিয়ে লাঠীর উপর চাপিয়ে তা দিয়ে পাহাড় বানানো । পাউডার দিয়ে পাহাড়ের মাথায় বরফ । কাঠের স্কেল বা ডাঁশা দিয়ে মাপ করে বালি বা মাটি দিয়ে রাস্তা । শ্যাওলা তুলে এনে মেঝেতে বসিয়ে ঘাসের জমি । বিভিন্ন ধরনের মাটির, প্লাস্টিকের, কাঠের পুতুল । কেউ চাষ করছে, কোথাও রান্না হচ্ছে, কোথাও আবার যুদ্ধ । পথঘাট, পার্ক, জঙ্গল, পুকুর । চারদিকে মাটি বা বালি দিয়ে উঁচু করে কাঁচ দিয়ে পুকুর । কাঁচের তলায় প্লাস্টিকের মাছ, উপরে নৌকা, পারে কেউ বসে মাছ ধরছে । ওদিকে রাস্তায় বিভিন্ন রকমের গাড়ী, ট্রাফিক পুলিশ । অনেক রকমের গাছ প্লাস্টিকের বা কাঠি-পাতা দিয়ে বানানো । লোহার তার দিয়ে উঁচু করে লাগানো হেলিকপ্টার বা এরোপ্লেন । দূরে সুতো দিয়ে ঝোলানো পাখি । জঙ্গলের মাঝে বিভিন্ন রকমের জন্তু । কোথাও আবার মন্দির, সামনে কীর্তন চলছে, পাশে দোলনায় রাধা- কৃষ্ণ । এছাড়া রেলগাড়ি, গুহা, ব্রিজ, মরুভূমি আর যা যা করা সম্ভব ক্ষুদ্র বারান্দার পরিসরে আর ছোট্ট হাতের সামর্থে । রথের মেলা ও অন্যান্য মেলা থেকে খেলনা (বিশেষত মাটির)কিনে আনা হত, ঝুলন এর কথা মাথায় রেখে । এই স্মৃতির নস্টালজিয়া আজও বড় সুখের । মোবাইল গেমস, কার্টুনময় আজকের শৈশব এই কল্পরাজ্য থেকে বহু দূরে ।

কিন্তু তাও চেষ্টা করি আমাদের ছেলে-মেয়েদের যদি কিঞ্চিত তার স্বাদ দেওয়া যায় । ছোটবেলার স্মৃতিকে ঊসকে দেবার জন্যে যথেষ্ট এই প্রয়াত । আর বাচ্ছারাও বেশ অংশগ্রহন করে, সঙ্গে দেদার খেলা ও মজা । এই লেখা ও ছবি ভবিষ্যতের জন্যে যেদিন অন্য অনেককিছুর মত ঝুলনেরও স্থান হবে ইতিহাসের পাতায় । যদিও একটু সামান্য চেষ্টা, একটু উদ্যোগে আমরা একে বাঁচিয়ে রাখতে পারি |

ঝুলন যাত্রার (Jhulan Jatra) তাৎপর্য কিন্তু বেশ গভীর। এই উৎসবের সময় কৃষ্ণ কিন্তু একা দোলনায় দোল খান না, বরং রাধার সঙ্গে দোলনা ভাগ করে নেন। প্রসঙ্গত, কৃষ্ণ-রাধার প্রেমকাহিনির নাকি কোনও ঐতিহাসিক মান্যতা নেই! অন্তত সেরকমটাই বলে থাকেন ঐতিহাসিকেরা। আমরা যাঁরা ভাবি, মহাভারতে কৃষ্ণ-রাধার প্রেমের কাহিনি বর্ণনা করা আছে, তাঁরা ভুল জানি এবং ভাবি। এই প্রেমের গল্প আসলে লোকায়ত, এবং বৈষ্ণব ধর্মে এর উল্লেখ আছে ‌, আসল মহাভারতে এর কোনও উল্লেখ নেই! পরে লোকমুখে বিভিন্ন পাদটীকা যুক্ত হয়েছে মহাভারতের গল্পে। কিন্তু আমরা অত তত্ত্বের কচকচিতে যাব না। বরং ভাবুন, এটি এমন এক প্রেমের গল্প, যেখানে প্রেমিক-প্রেমিকার কোনওদিন মিলন হয়নি, কিন্তু তা-ও তাঁদের একসঙ্গে দোলনায় বসিয়ে দোলাই আমরা। তাদের প্রেম বন্ধন স্বর্গীয় ও পবিত্র অন্তর আত্মার সেতু। অনেকে আবার বলেন, কৃষ্ণের সব লীলার সঙ্গেই প্রকৃতির ঋতু পরিবর্তনের এক আশ্চর্য যোগাযোগ লক্ষ করতে পারা যায়! দোল, মানে, বসন্তোৎসবে তিনি মাতেন রংয়ের খেলায়। তারপর গ্রীষ্মের দাবদাহ থেকে জুড়োতে হয় চন্দনচর্চা দিয়ে স্নানযাত্রা, তারপর আসে বর্ষাকালে সবুজের সমারোহ প্রকৃতির সঙ্গে সেজে উঠে ঝুলনযাত্রা (Jhulan Yatra) ও শেষ হয় রাসলীলা দিয়ে! তা হলে কি প্রকৃতি ও প্রেমকে একসঙ্গে মিলিয়েই প্রাচীন ভারতে শুরু হয়েছিল এই উৎসবগুল

রাখী বন্ধনের আন্তরিক প্রীতি ,শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানাই আমার সকল বন্ধু, আত্মীয় পরিজন, ও সমগ্র দেশবাসীর সকল ধর্মের মানুষ কে।

রাখীপূর্ণিমা ভারতের একটি উৎসব। এই উৎসব ভাই ও বোনের মধ্যে প্রীতিবন্ধনের উৎসব।হিন্দু, জৈন ও শিখরা এই উৎসব পালন করে। এই দিন দিদি বা বোনেরা তাদের ভাই বা দাদার হাতে রাখী নামে একটি পবিত্র সুতো বেঁধে দেয়। এই রাখীটি ভাই বা দাদার প্রতি দিদি বা বোনের ভালবাসা ও ভাইয়ের মঙ্গলকামনা এবং দিদি বা বোনকে আজীবন রক্ষা করার ভাই বা দাদার শপথের প্রতীক।হিন্দু পঞ্জিকা অনুসারে, শ্রাবণ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে এই উৎসব উদযাপিত হয়। চিতোরের বিধবা রানি কর্ণবতী মুঘল সম্রাট হুমায়ুনের সাহায্য প্রার্থনা করে একটি রাখী পাঠিয়েছিলেন। এর পর থেকে এই উৎসবের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়।

পৌরাণিক পেক্ষাপট:
১)কৃষ্ণ ও দ্রৌপদী

মহাভারতে আছে, একটি যুদ্ধের কৃষ্ণের কবজিতে আঘাত লেগে রক্তপাত শুরু হলে পাণ্ডবদের স্ত্রী দ্রৌপদী তাঁর শাড়ির আঁচল খানিকটা ছিঁড়ে কৃষ্ণের হাতে বেঁধে দেন। এতে কৃষ্ণ অভিভূত হয়ে যান। দ্রৌপদী তাঁর অনাত্মীয়া হলেও, তিনি দ্রৌপদীকে নিজের বোন বলে ঘোষণা করেন এবং দ্রৌপদীকে এর প্রতিদান দেবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন। বহু বছর পরে, পাশাখেলায় কৌরবরা দ্রৌপদীকে অপমান করে তাঁর বস্ত্রহরণ করতে গেলে কৃষ্ণ দ্রৌপদীর সম্মান রক্ষা করে সেই প্রতিদান দেন। এইভাবেই রাখীবন্ধনের প্রচলন হয়।

২)বলী ও লক্ষী
অন্য একটি গল্পে রয়েছে, দৈত্যরাজা বলি ছিলেন বিষ্ণুর ভক্ত। বিষ্ণু বৈকুণ্ঠ ছেড়ে বালির রাজ্য রক্ষা করতে চলে এসেছিলেন। বিষ্ণুর স্ত্রী লক্ষ্মী স্বামীকে ফিরে পাওয়ার জন্য এক সাধারণ মেয়ের ছদ্মবেশে বলিরাজের কাছে আসেন। লক্ষ্মী বলিকে বলেন, তাঁর স্বামী নিরুদ্দেশ। যতদিন না স্বামী ফিরে আসেন, ততদিন যেন বলি তাঁকে আশ্রয় দেন। বলিরাজা ছদ্মবেশী লক্ষ্মীকে আশ্রয় দিতে রাজি হন। শ্রাবণ পূর্ণিমা উৎসবে লক্ষ্মী বলিরাজার হাতে একটি রাখী বেঁধে দেন। বলিরাজা এর কারণ জিজ্ঞাসা করলে লক্ষ্মী আত্মপরিচয় দিয়ে সব কথা খুলে বলেন। এতে বলিরাজা মুগ্ধ হয়ে বিষ্ণুকে বৈকুণ্ঠে ফিরে যেতে অনুরোধ করেন। বলিরাজা বিষ্ণু ও লক্ষ্মীর জন্য সর্বস্ব ত্যাগ করেন। সেই থেকে শ্রাবণ পূর্ণিমা তিথিটি বোনেরা রাখীবন্ধন হিসেবে পালন করে।

৩)রবীন্দ্রনাথের রাখী-বন্ধন

এই রাখি-বন্ধন উত্‍সব নিয়ে বড়সড় ভূমিকা পালন করেছে সকলের প্রিয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। জানুন সেই অজানা কাহিনী। ১৯০৫ সালের ২০ জুলাই বঙ্গভঙ্গের সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করা হয়। আর ঐ বছরেই ১৬ অক্টোবর থেকে তা কার্যকর করার কথা বলা হয়। শ্রেণি বর্ণ নির্বিশেষে বাংলার সকল মানুষই এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে সরব হন। বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনে সামিল হন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও। তিনি বলেন, আইনের সাহায্যে বাংলা ভাগ হতে চলেছে ১৬ ই অক্টোবর, কিন্তু ঈশ্বর বাংলার মানুষকে বিভক্ত করেননি। সেই কথা মাথায় রেখে এবং তা প্রকাশ্যে তুলে ধরতে ঐ দিনটি বাঙালির ঐক্যের দিন হিসেবে উদযাপিত করা হবে। তারই এক নিদর্শন তুলে ধরতে তারা একে অপরের হাতে বেঁধে দেবেন হলুদ সুতো। মুখে বলবেন- ভাইদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করা যাবে না। আর এই দিনটিকে রাখি বন্ধনের দিন হিসেবে পালন করার ডাক দেন বিশ্বকবি।

সেই মতো রবীন্দ্রনাথের নেতৃত্বে ঐ দিন এক বিশাল মিছিল গঙ্গার উদ্দেশে রওনা হয়। মিছিলে অংশ নেন সমাজের বিশিষ্ট ও গণ্যমান্য ব্যক্তিরা। ঐদিন সমস্ত দোকানপাট বন্ধ থাকে। রাস্তায় কোনও যানবাহনও ছিল না। বাংলার স্বাভাবিক জীবন ছিল সেদিন অচল । গঙ্গায় ডুব দেওয়ার পর তারা একে অপরের হাতে রঙিন সুতো বেঁধে দেন। বাংলা তথা বাঙালির ঐক্য, বাঙালির সংস্কৃতি, তাদের আশা আঙ্কাক্ষা তুলে ধরে গান লিখলেন রবীন্দ্রনাথ। সেদিন সারাদিনই কলকাতা তথা সমগ্র বাংলা জুড়ে ঐ গানটি ধ্বনিত হতে থাকে- "বাংলার মাটি বাংলার জল বাংলার বায়ু বাংলার ফল - পুণ্য হউক, পুণ্য হউক, পুণ্য হউক হে ভগবান।"

২০২০ সালের রাখীঁ বন্ধনের পূর্ণ লগ্ন রবিবার সকাল ৭.৫৪ থেকে ১১.৫৮আবার সন্ধ্যা ৬.৪৪ থেকে ৯.১৫ পর্যন্ত।

কোন মন্ত্রে রাখীঁ পড়াবেন।

কিন্তু শাস্ত্রমতে, ভাইয়ের হাতে রাখি পরানোর সময় ‘ওঁ ত্রায়ুষম জমদগ্রে: কশ্যপস্য ত্রায়ুষম ৷ য়হেবেষু ত্রায়ুষম তন্ত্রো অস্তু ত্রায়ুষম ৷৷’এই মন্ত্রের জপ করা উচিৎ ৩ বার।

বাস্তু ও জোতিষ মতে এগুলো এই পূর্ণিমা তে মানলেই আপনি বড়লোক,সংসারে অশান্তি দূর হবে।

বড়লোক হতে কে না চায়। কিন্তু কীভাবে ধনী হতে হয়, তা অনেকেরই জানা নেই। বাস্তু মতে কিছু নিয়ম মেনে চললে আপনি নিশ্চিত ধনী হতে পারবেন। তবে এগুলো অনেকটা বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে। আপনি যদি বিশ্বাস করে এগুলো কিছুদিন মেনে চলেন, তাহলে দেখবেন ফল পাচ্ছেন।
১) আপনার বেডরুমটি যদি ঘরের উত্তর কোণে হয়, তাহলে ঘরের রং নীল করুন। ঘরে লাল কিংবা মেরুন রং এড়িয়ে চলুন।
২) ঘরে টবে করে মানি প্ল্যান্ট রাখুন। ঘরের শোভাও বৃদ্ধি করবে আবার টাকাও আসবে। আমরা সকলেই জানি মানি প্ল্যান্ট ধন-সম্পদকে আকর্ষণ করে।
৩) একটা সুন্দর দরজা বাড়িতে সুখ-শান্তি, আনন্দ, ধন সম্পদ নিয়ে আসে। তাই ধনী হতে চাইলে বাড়ির দরজা যেন আকর্ষণীয় হয়। ইচ্ছে হলে স্বামী-স্ত্রীর নাম দরজায় ঝুলিয়ে দিতে পারেন। বাস্তু মতে এটি খুবই শুভ।
৪) বাড়ির দক্ষিণ পূর্ব কোণে রান্নাঘর করুন। রান্নাঘরের রং গোলাপি বা হলুদ করতে পারেন। তবে কালো কিংবা ধূসর একেবারেই চলবে না।
৫) দক্ষিণ কোণে যদি আপনার ঘর হয়, তাহলে ঘরের রং উজ্জ্বল হলুদ করুন। উজ্জ্বল হলুদ পজেটিভ এনার্জি আকর্ষণ করে।
৬) ধন-সম্পদের অধিপতি হলেন কুবের। তাই তাঁকে আকর্ষিত করতে হলে লকার কিংবা আলমারি ঘরের দক্ষিণ বা দক্ষিণ পশ্চিম কোণে রাখুন।

৭) বাড়ির শোভা বাড়াতে অনেকেই বাড়িতে ছোট ঝর্ণা তৈরি করেন। এটি শুধু বাড়ির শোভাই বাড়ায় না, সঙ্গে সঙ্গে অর্থকেও আকর্ষিত করে। তবে ঝর্ণার ক্ষেত্রে একটা বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখবেন, এটি যেন উত্তর-পূর্ব মুখে হয়। আর জল যেন সবসময় পরিস্কার থাকে এবং বয়ে যায়।
৮) ধন-সম্পদ, অর্থ, প্রতিপত্তি পেতে বাড়িতে অ্যাকোরিয়াম রাখুন। এবং বসার ঘরের উত্তর-পূর্ব কোণে এটি রাখুন।

বাস্তু অনুযায়ী, আমাদের বাড়িতে এমন অনেক জিনিস থাকে, যা আমাদের উন্নতিতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। সেই সমস্ত জিনিসের জন্য আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকে। জেনে নিন কোন সেই জিনিস, যা আমাদের ধন-সম্পদ প্রাপ্তিতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। আর জেনে নিয়ে তাড়াতাড়ি সেই সমস্ত জিনিস বাড়ি থেকে সরিয়ে ফেলুন।
১) পায়রার বাসা- বলা হয়, যে বাড়িতে পায়রা বাসা করে সেই বাড়ির স্থায়িত্বের অভাব থাকে। সেই বাড়ির বাসিন্দারা ধন-সম্পদের মুখ দেখতে পান না। তাই আপনি যদি ধনী হতে চান, আর আপনার বাড়িতে যদি পায়রার বাসা থেকে থাকে, তাহলে এখনই বাড়ি থেকে পায়রার বাসাটি সরিয়ে দিন।
২) মৌচাক- মৌচাক শুধুমাত্র ভয়ঙ্করই নয়, দুর্ভাগ্য এবং অভাবের লক্ষণ এটি। তাই আপনার বাড়িতে যদি মৌমাছি চাক বেঁধে থাকে, তাহলে তা এখনই অন্যত্র রাখার ব্যবস্থা করুন।
৩) মাকরসার জাল- দুর্ভাগ্যের আরও একটি লক্ষণ হল মাকরসার জাল। ঘর-বাড়িতে মাকরসার জাল থাকা খুবই অশুভ। এখনই সেই জাল পরিস্কার করে ঘর-বাড়ি পরিস্কার করে রাখুন।
৪) ভাঙা কাঁচ- পরিবারের বড়রা হামেশাই একটা কথা বলে থাকেন যে, ভাঙা কাঁচে মুখ দেখা নাকি অমঙ্গল। কথাটা সত্যি। বাড়িতে কখনওই ভাঙা কাঁচ রাখবেন না। এটি দারিদ্রের লক্ষণ।
৫) বাদুড়- যে বাড়িতে মানুষের চলাচল নেই, সেখানে বাদুড় বসবাস করে। এই জীবটি দুর্ভাগ্য, অসুস্থতা, দারিদ্র বাড়িতে বয়ে নিয়ে আসে। আপনি যদি এমন কোনও জায়গায় বসবাস করে থাকেন, যেখানে বাদুড় থাকে, তাহলে সূর্য ডোবার আগেই বাড়ির জানলা দরজা সব ভালো করে বন্ধ করে দিন।
৬) খোলা কল- জলের কল খুলে রাখলে শুধু যে জল অপচয় হয়, তাই নয়, এটি প্রচন্ডরকমের দুর্ভাগ্যের লক্ষণ।
৭) পরিস্কার ছাদ- লক্ষ্য করে দেখবেন, যে সমস্ত বাড়িতে ছাদের ওপর ভাঙা জিনিসপত্র জমা করে রাখা থাকে, সেই বাড়ির আর্থিক অবস্থা ভালো নয়। তাই আপনি যদি আর্থিক দিক থেকে স্বচ্ছ্বল হতে চান, তাহলে এখনই ছাদ পরিস্কার করে রাখুন।
৮) বাসি ফুল- ঈশ্বরের আরাধনার স্থান থেকে বাসি ফুল সরিয়ে রাখুন।

৯) খোলা তার- ইলেকট্রিকের খোলা তার থেকে আমাদের নানারকম বিপদ হতে পারে। এছাড়া এটি দারিদ্রেরও লক্ষণ।
১০) শুকনো পাতা- অনেকেই ঘরের ভিতর গাছ লাগানো পছন্দ করেন। কিন্তু অকারণে গাছের পাতা শুকিয়ে যাওয়া দুর্ভাগ্যের চিহ্ন। তাই দুর্ভাগ্যকে এড়াতে গাছের যত্ন করুন। যেন কখনও গাছের পাতা শুকিয়ে না যায়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200803074522

Sunday, August 2nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে ত্রিকলা যোগ ও স্বার্থপর যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে ত্রিকলা যোগ ও স্বার্থপর যোগ

শুভ শনিবার
আজকের প্রতিবেদন দুটি অতি শুভ যোগ।ভালো লাগলে, শেয়ার ও কমেন্ট করুন তাহলে অনেকেই দেখতে পাবে ও উপকৃত হবে

ত্রিকলা জ্ঞানযোগ

নবংশ কুণ্ডলীতে বৃহস্পতি---(মেষ, তুলা, মিথুন, সিংহ, ধনু, ও কুম্ভরাশির একটি অংশে ১৯ অংশে ডিগ্রী ৯ থেকে ৯.৫ অথবা ৪২ অংশে অর্থাৎ ২০.৫ ডিগ্রি থেকে ২১ ডিগ্রিতে ও মিথুন , তুলা বা কুম্ভরাশির ৯ থেকে ৯.৫ ডিগ্রির মধ্যে অবস্থিত হলে অথবা লোপপুরাংশে ( স্ব বর্ণে ---স্ব ক্ষেত্রে , স্ব দ্রেক্কানে, স্বীয় চতুর্থাংশ এবং সপ্তমাংশে অবস্থিত হলে ত্রিকাল জ্ঞানযোগ সূচিত হবে।

*ফলাফল* : এরূপ জাতক অতীত , বর্তমানে ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে জ্ঞাত হয়ে থাকে।

*মন্তব্য*
এই যোগটি তেমন সরল না ,তাই বিশেষ ব্যাখ্যার প্রয়োজন । নবাংশ কুণ্ডলীতে বৃহস্পতি , মিথুন , তুলা বা কুম্ভরাশির ৯ থেকে ৯.৫ ডিগ্রির মধ্যে থাকে, অথবা স্বক্ষেত্রে , দ্রেক্কানে, স্বীয় চতুর্থাংশ এবং সপ্তমাংশে অবস্থিত হলে ত্রিকাল জ্ঞানযোগ সূচিত হবে।

দুর্যোগযোগ ( স্বার্থপর)

জন্মকুণ্ডলীতে দশম পতি যদি লগ্নের ষষ্ঠ স্থানে, অষ্টমে, বা দ্বাদশে অবস্থিত হয় --- তবে দুর্যোগ যোগ সূচিত হয়।

ফলাফল

শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে জীবিকা অর্জন করবে না এরূপ জাতক পদে পদে অপদস্ত হয়। এরূপ জাতক স্বার্থী , প্রবঞ্চক হয়।

মন্তব্য

দশম স্থান হচ্ছে জন্মকুণ্ডলীর একটি স্তম্ভস্বরূপ , দশম পতি দুঃ স্থানে থাকলে অর্থাৎ ষষ্ঠ, অষ্টম স্থানে থাকলে এরূপ জাতক জনসমাজে তেমন জায়গা করতে পারে না।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200802083100

Saturday, August 1st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে জারা যোগ বা বহূ নারী ভোগ যোগ

শুভ বৃহস্পতিবার

আজকের যোগ টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।ভালো করে পর কমেন্ট ও শেয়ার করুন।

জারা যোগ(বহু নারী ভোগ যোগ)

লগ্নের দশম স্থানে দ্বিতীয় পতি, ও সপ্তম পতি অবস্থিত হলে জারা যোগ সূচিত হয়

ফলাফল
এরূপ জাতকের বহু নারীর সঙ্গে অন্তরঙ্গতা বৃদ্ধি পাবে।এরা চরিত্র হীন, লম্পট, মদ‍্যপ ও ডিভোর্সি হয়।

মন্তব্য

জারা যোগ বিভিন্ন হতে পারে।যদি কোনো জাতকের কন্যা লগ্নে জন্ম হয় তবে দ্বিতীয়পতি, সপ্তমপতি, দশম পতি, যথাক্রমে শুক্র, বৃহস্পতি , ও বুধ ---তিনটিই নৈসর্গিক শুভ গ্রহ । এই তিনটিই লগ্নের দশমে অবস্থিত হলে জাতক সংযমী চরিত্রের হয় না তবে যদি সপ্তমপতি শুক্র বা মঙ্গল হয় এরূপ জাতক অত্যধিক কাম পরায়ণ হবে।
প্রতারণা করতে জুড়ি মেলা ভার।উপযুক্ত গ্ৰহাচার্য দ্ধারা কুন্ডলী বিচার করা আবশ‍্যক।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200801085404

Saturday, August 1st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে কূর্মযোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে কূর্মযোগ

শুভ শনিবার
আমি আজকে আপনাদের জন্য একটি অতি শুভ যোগ নিয়ে আলোচনা করছি।আশা করি আপনাদের পরে ভালো লাগবে।ভোলো লাগলে সকলেই শেয়ার করুন।

কুর্মযোগ

১. শুভগ্রহাদি যদি লগ্নের পঞ্চমে, ষষ্ঠ স্থানে, ও সপ্তমে স্বীয় উচ্চক্ষেত্রে, স্বক্ষেত্রে বা মিত্র নবাংশে অবস্থিত হয়, তবে কুর্ম যোগ সাধিত হয়।

২. শুভগ্রহাদি লগ্নে, তৃতীয়ে এবং একাদশে স্বীয় উচ্চক্ষেত্রে বা মিত্রক্ষেত্রে অবস্থিত হয়-----তবে এই যোগ সাধিত হয়।

ফলাফল

এরূপ যোগযুক্ত জাতক বিশ্বখ্যাত সম্পন্ন , ন্যায় পরায়ণ, সাহসী , সুখী, বিনম্র , জননায়ক এবং পরহিতব্রতী হয়ে থাকে। এরূপ জাতক জাতিকা রাজকীয় সুখ সদ্ভোগে সক্ষম হয় থাকে।

মন্তব্য

মিত্রক্ষেত্রে থাকা সঙ্গত বা মিত্র নবাংশে থাকতে হবে।অনেকের মতে মিত্ররাশিতে থাকা আবশ্যক(যদি উচ্চক্ষেত্রে বা স্বক্ষেত্রে না থাকে মিত্রক্ষেত্রে অর্থাৎ মিত্ররাশিতে থাকা আবশ্যক) । আমার মতে মিত্র নবাংশে থাকলেও যোগটি সংঘটিত হবে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200801085009

Wednesday, July 29th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে মামলা মোকদ্দমায় জয়

জোতিষ শ্রাস্ত্রে মামলা মোকদ্দমায় জয়

শুভ বুধবার

আমার আজকের প্রতিবেদন টি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়,যার জন‍্য মানুষ জেরবার হয়ে যায়।ভালো লাগলে শেয়ার করে অন্য কেউ সাহায্য করুন।

জয় যোগ( মোকদ্দমা)

জন্ম কুণ্ডলীতে ষষ্ঠ পতি নিচস্থ হলে বা অত্যন্ত দুর্বল হলে দশম পতি উচ্চস্থ হলে জয়যোগ সূচিত হয়।।

ফলাফল

এরূপ যোগযুক্ত জাতক সুখী শত্রুজয়ী, দীর্ঘায়ু, ও উদ্যোগাদিতে সাফল্যে লাভ করে ।

:মন্তব্য:

জয় যোগের নামটিই সাফল্য সূচক, উদ্যোগাদিতে মামলা মোকদ্দমায় জয় বা সাফল্য সূচিত করে।যদি যোগটি প্রবল হয় তবে জাতক খুব কমই ব্যর্থ বা হতাশাগ্রস্থ হয়। ষষ্ঠ স্থানে বা দুঃস্থানে , ষষ্ঠ পতি দুর্বল হলে জাতক ঋণ , রোগ , শত্রু থেকে সহজেই রক্ষা পায়। ও দশম পতি উচ্চস্থ হওয়ায় সাফল্যের অধিকারী হয়।

প্রতিবিধান
১) শনির বীজমন্ত্র : ঔঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়ঃ ১০৮ বার নীল রঙের পোশাক পরে দক্ষিণ দিকে মুখ করে সন্ধ্যা বেলায়।

২.হনুমানজীর প্রনাম মন্ত্রে বলা হয় –

অতুলিতবলধামং হেমশৈলাভদেহং
দনুজবনকৃশানুং জ্ঞানিনামগ্রগণ্যম্।
সকলগুননিধানং বানরাণামধীশং
রঘুপতিপ্রিয়ভক্তং বাতজাতং নমামি।।
অতুলিত শক্তির ভান্ডার, স্বর্ণ গিরি সুমেরু পর্বতের মত কাঞ্চন কান্তিযুক্ত দেহধারী, রাক্ষসরূপী অরণ্যকে ভস্মীভূত করতে অগ্নির মত তেজস্বী, জ্ঞানীগণের মধ্যে অগ্রগণ্য, সকল গুণের আধার, বানর কুলের অধীশ্বর, শ্রীরামের প্রিয় ভক্ত পবনপুত্রকে আমি প্রণাম করি।

হনুমানের ধ্যান:
ওঁ মহাশৈলং সমুৎপাট্য ধাবন্তং রাবণং প্রতি। তিষ্ঠ তিষ্ঠ রণে দুষ্ট ঘোররাবং সমুৎসৃজন্‌। লাক্ষারসারুণং রৌদ্রং কালান্তকযমোপমম্‌।। জলদগ্নিলসন্নেত্রং সূর্য্যকোটিসমপ্রভম্‌।। অঙ্গদাদ্যৈর্মহাবীরৈর্বেষ্টিতং রুদ্ররূপিণম্‌।।

বীজমন্ত্র : হূং হনুমতে রুদ্রাত্মকায় হূঁ ফট্ স্বাহা

জয় হনুমান
জয় বজরংবলী
জয় শ্রী রাম

সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200729072210

Tuesday, July 28th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে শিল্প সাহিত্য যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে শিল্প সাহিত্য যোগ

শুভ মঙ্গল বার
শিল্প সৃষ্টি যোগাদি

১.লগ্নের চতুর্থে বুধ শুক্র, পঞ্চমে রবি চন্দ্র, দশমে মঙ্গল থাকলে এই যোগ সূচিত হবে।

২. মকর লগ্নে জন্ম হলে মকররাশিতে বৃহস্পতি থাকলে, সপ্তমে চন্দ্র থাকলে , নবমস্থানে বুধ ও দশমে শুক্র থাকলেও এই যোগ সূচিত হবে।

৩. লগ্নে চন্দ্র মঙ্গল , দ্বিতীয়ে সক্ষেত্রে বুধ, তৃতীয়ে স্বক্ষেত্রে শুক্রের সঙ্গে রবি ও রাহু থাকলেও এই যোগ সূচিত হবে।

ফলাফল

যেকোনো একটি যোগে জাত ব্যক্তি ভাস্কর বা চিত্র শিল্পী হবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য

কল্পনার কারক হচ্ছে চন্দ্র। ভাস্কর্য বা চিত্রশিল্পের কারক হলো মঙ্গল, বুধ, ও শুক্র। কোষ্ঠিতে মঙ্গল , বুধ, ও শুক্র বলবান ও সম্মন্ধে আবদ্ধ হয়ে ও তদুপরি চন্দ্র বা রবির শুভ প্রভাব থাকলে জাতক শিল্পে বা সাহিত্যে সৃজনী প্রতিভা সম্পন্ন হবে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200728140750

Sunday, July 26th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে লগ্নাধিযোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে লগ্নাধিযোগ

শুভ রবিবারটি
আজকে আমি এখ জন্য খুব সুন্দর যোগ লিখলাম
ভালো লাগলে শেয়ার ও কমেন্ট করবেন।

লগ্নাধি যোগ

যদি লগ্নের ষষ্ঠ স্থানে, সপ্তমে, এবং অষ্টমে , শুভগ্রহাদি অবস্থান করে এবং উক্ত শুভগ্রহাদি পাপগ্রহাদির দৃষ্টি বর্জিত হয় বা উক্ত শুভ গ্রহ সকল যদি পাপগ্রহ যুক্ত না হয় এবং লগ্নের চতুর্থে যদি শুভগ্রহ থাকে --- তবে লগ্নাধি যোগ সূচিত হবে।

ফলাফল : এই যোগে জাত ব্যক্তি বিদ্বান হয়। শারীরিক দিক থেকেও এরূপ জাতক সচরাচর হৃষ্টপুষ্ট ও সবল হয়ে থাকে। কিন্তু সংসারের প্রতি ও বিষয় সম্পত্তির প্রতি আসক্তি কম থাকে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য : অধীযোগ ও লগ্নাধি যোগের সঙ্গে পার্থক্যও এই যে অধিযোগের ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম স্থান চন্দ্রোলগ্ন ( জন্ম রাশি) থেকে গণনা করা হয়। আর লগ্নাধি যোগের ক্ষেত্রে উক্ত স্থানাদি জাতলগ্ন থেকে গণনা করা হয়ে থাকে।
তাছাড়াও এই যোগে ক্ষেত্রে আরো দুটি শর্ত আরোপ করা হয়েছে যে লগ্নের ষষ্ঠ স্থানে সপ্তমে, এবং অষ্টমে পাপগ্রহের দৃষ্ট বর্জিত এরূপ শুভগ্রহাদি থাকবে এবং লগ্নের চতুর্থেও শুভ গ্রহ থাকা দরকা

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200726005921

Saturday, July 25th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে দুটি অতি শুভ যোগ গজকেশরী যোগ ও অনফা যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে দুটি অতি শুভ যোগ গজকেশরী যোগ ও অনফা যোগ

শুভ রবিবার

আজকে দুই শুভ যোগ নিয়ে আলোচনা করবো।এর আগেও করছি।তবে এখন একটু বিষদে বলছি আশাকরি আপনাদের ভালো লাগবে।

গজকেশরী যোগ

চন্দ্র অবস্থিত রাশি থেকে ( অর্থাৎ জন্মরাশি থেকে) বৃহস্পতি কেন্দ্রে অবস্থান করলে গজকেশরী যোগ হয় থাকে।


ফলাফল।

জাতক অনেক আত্মীয় স্বজন যুক্ত, উদার, মার্জিত, গ্রাম ও পুরাদির নির্মেতা বা প্রশাসক, মৃত্যুর পরেও দীর্ঘকাল এরূপ জাতকের খ্যাতি বজায় থাকবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য

আধুনিক যুগের পরিপ্রেক্ষিতে এই গজকেশরী যোগের ফল বলতে হলে বলতে হয় --- এরূপ জাতক পুরসংস্কার সদস্য ও ইঞ্জিনিয়ার হতে পারে ---- যোগ বিশেষ প্রবল হলে এরূপ জাতক ---অঞ্চলপ্রধান , M.L.A , S.D.O, D.M ইত্যাদি উচ্চপদস্থ প্রশাসক হতে পারে।

অনফা যোগ

চন্দ্র অবস্থিত রাশির দ্বাদশে কোন গ্রহ থাকলে অনফা যোগ হয়ে থাকে। কেবল এক্ষেত্রে রবি থাকলে এই যোগ হবে না।


ফলাফল

রাজতুল্য দেহশ্রী, সুখ্যাতি, মার্জিত ব্যবহার, উদার, আত্মসম্মানযুক্ত, ও বিশেষ আকর্ষণ যুক্ত হয়।
এই যোগে জাত ব্যক্তি স্বভাবে ত্যাগী প্রকৃতির হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200725004412

Friday, July 24th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে বসুমতী যোগ ও রাজলক্ষন যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে বসুমতী যোগ ও রাজলক্ষন যোগ

শুভ শুক্রবার
প্রতি দিনের মতো আজ ও দুটি অতি শুভ যোগ নিয়ে আলোচনা করছি, ভালো লাগলে শেয়ার ও কমেন্ট করুন।

: বসুমতী যোগ

লগ্ন অথবা চন্দ্র থেকে উপচয়স্থানে( তৃতীয়, ষষ্ঠ, দশম) শুভ গ্রহাদি থাকলে বসুমতী যোগ সূচিত হয়।
ফলাফল
জাতক স্বাধীনচেতা ও প্রভূত সম্পদের অধিকারী হবে।
ব্যাখ্যা ও মন্তব্য
কোষ্ঠিতে বসুমতি যোগ থাকলে জাতক অর্থবান হবে। লগ্ন থেকে বিচারে উপচয় স্থানে শুভ গ্রহাদি থাকলেই এই যোগ বিশেষ প্রবল হয়ে থাকে। উপচয় স্থানাদিতে গ্রহ উচ্চ হলে - এই যোগ অত্যন্ত প্রবল হয়ে থাকে । এই ধরণের যোগ অত্যন্ত দুর্লভ

: রাজলক্ষন যোগ

চন্দ্র, বুধ, বৃহস্পতি এবং শুক্র যদি লগ্নে থাকে অথবা কেন্দ্রে অবস্থান করে, তবেই এই যোগ সূচিত হয়।

ফলাফল

এরূপ জাতক প্রিয়দর্শন তথা বিশেষ গুনবান হবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য

চন্দ্র ক্ষীণ হলে অথবা বুধ পাপযুক্ত হলে জাতক প্রিয়দর্শন হবে না বটে, কিন্তু এই যোগ কোষ্ঠিতে বিদ্যমান থাকলে -----জাতক অপরাপর দিক থেকে ভাগ্যশালী হবে অর্থাৎ খ্যাতি ও সম্মানের অধিকারী হবে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200724084432

Thursday, July 23rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে মহাভাগ‍্য যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে মহাভাগ‍্য যোগ

শুভ বৃহস্পতিবার

মহাভাগ্য যোগ

পুরুষের ক্ষেত্রে দিনে জন্মগ্রহণ করলে চন্দ্র এবং লগ্ন অযুগ্ম বা বিষম রাশিতে থাকলে এবং নারীর ক্ষেত্রে দিনের বেলা জন্মগ্রহণ করলে লগ্ন এবং চন্দ্র যুগ্ম বা সম রাশিতে থাকলে মহাভাগ্য যোগ সূচিত হয়।

ফলাফল
এই যোগে জাত পুরুষ - সচ্চরিত্র , উদার , বিখ্যাত , দীর্ঘায়ু, রাজতুল্য বা প্রশাসক এবং ওপরের আনন্দপ্রদানকারী হয়।
নারী এই যোগে জন্মগ্রহণ করলে দীর্ঘায়ু যুক্ত সন্তানবিশিষ্ট ও সম্পদশালিনী হয়ে থাকে।ও তার স্বভাব ও উত্তম হয়।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য : যুগ্ম বা সমরাশি বৃষ, কর্কট, কন্যা, বৃশ্চিক, মকর, ও মীন রাশি। অযুগ্ম বা বিষমরাশি মেষ , মিথুন, সিংহ , তুলা, ধনু, কুম্ভ রাশি।
এই যোগে জাত নর বা নারী বিশেষ ভাগ্যবান , এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200723093554

Wednesday, July 22nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে বংশনাশক যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে বংশনাশক যোগ

শুভ বুধবার

আজকের প্রতিবেদন
বংশনাশক যোগ

যদি লগ্নের দশমে চন্দ্র , সপ্তমে শুক্র, এবং চতুর্থে অশুভ গ্রহাদি থাকে তবে বংশ নাশক যোগ হয়।

ফলাফল
এই যোগে জাত ব্যক্তি বংশনাশক হয়ে থাকে অথবা জাতক থেকেই তার বংশ নাশ হয়ে থাকে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য : বংশ নাশ হওয়া অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক । পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখা গেছে যে কোন জাতকের জন্মকুণ্ডলীতে যদি চন্দ্র ও শুক্র লগ্নের সপ্তমে থাকে এবং অশুভ গ্রহাদি লগ্নের চতুর্থে এবং দশমে থাকে তবে জাতকের বংশনাশ হয়ে থাকে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200722005035

Tuesday, July 21st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে আধিক্য ও বশী যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে আধিক্য ও বশী যোগ

শুভ মঙ্গলবার
প্রতিদিনের মতো আজও দুটি গরুত্বপূর্ণ যোগ নিয়ে আলোচনা করলাম, ভালো লাগলে শেয়ার ও কমেন্ট করুন।

আধিক্য যোগ
রবির দ্বিতীয়ে চন্দ্র ব্যতীত ওপর কোন গ্রহ থাকলে আধিক্য যোগ হয়।

ফল
জাতক ভাগ্যবান, সুখী , ধার্মিক, বিখ্যাত, এবং সম্ভ্রান্ত হয়ে থাকে ।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য

চন্দ্র , রাহু বা কেতু ব্যতীত ওপর কোন গ্রহ রবির দ্বিতীয়ে থাকলেই এই যোগ হবে। রবির দ্বিতীয়ে শুভ গ্রহ বা গ্রহাদি থাকলে শুভ যোগ হবে।
পাপগ্রহ বা পাপগ্রহাদী থাকলে পাপাধিক্য যোগ হবে । রবি এবং রবির দ্বিতীয়স্থ গ্রহ বা গ্রহাদি দশান্তর্দশাই এই যোগের ফল বিশেষরূপে পাওয়া যাবে।
বশী যোগ

রবির দ্বাদশে চন্দ্র ব্যতীত অপর কোন গ্রহ থাকলে এই যোগ হয়ে থাকে।

ফলাফল

জাতক সুখী, ভাগ্যশালী , উদার এবং প্রশাসকের প্রিয় হবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য

রবির দ্বাদশে অশুভ গ্রহ থাকলে ফল শুভ না হওয়ায় স্বাভাবিক।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200721094012

Monday, July 20th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও শ্রাবনী সোমবার

জোতিষ ও শ্রাবনী সোমবার

সুপ্রভাত
*** শ্রাবনি সোমবার***

সকল বন্ধুদের ও আমার ভক্তবৃন্দ দের তথা শিব ভক্তদের জন্য আমার আজকের প্রতিবেদন।ভালো লাগলে সকলে লাইক ,কমেন্ট ও শেয়ার করুন।তাহলে আমার লেখার সার্থকতা খুঁজে পাবো।

সপ্তাহের সব দিনের সঙ্গেই কোনও না কোনও দেবতার যোগ রয়েছে। আর এই বিশেষ দিনগুলিতে সে সব দেবতার পুজো করলে বিশেষ ফল পাওয়া যায়।
সে রকমই, সোমবার দেবাদিদেব মহাদেবের পুজোর দিন। বিধি সহকারে প্রতি সোমবার অনেকেই মহাদেবের পুজো করে থাকেন। প্রতি সোমবারের সঙ্গে শ্রাবণ মাসের সব সোমবার শিব পুজো করার সঙ্গে সহজ কিছু জোতিষিক টোটকা করলে জীবনে দারুণ সুফল পাওয়া যায়।

শ্রাবণ মাসের সোমবারের ব্রত পালন করার নিয়ম-—
শ্রাবণ মাসের প্রতিটি সোমবার উপবাস করতে হবে। সঠিক বিধি সহকারে মহাদেবের পুজো করতে হবে। মনে রাখতে হবে, মহাদেবের পুজোয় ভুল তিনি একদম ক্ষমা করেন না। তাই সঠিক নিয়ম অনুসারে পুজো করা অতি আবশ্যক।

শ্রাবণ মাসের সোমবারের ব্রত করার সঙ্গে সহজ কিছু টোটকা দেখে নেওয়া যাক—
১) শ্রাবণ মাসের সোমবারের পুজো করার সময় মহাদেবকে চাল অর্পন করতে ভুলবেন না। এমনটা মনে করা হয়, এই পুজোর সময় চাল অর্পন করলে আর্থিক সমস্যা কমে যায় এবং অর্থ বৃদ্ধি পেতে থাকে। সেই সঙ্গে হঠাৎ করে মাইনে বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে।
২)জীবনে খারাপ ঘটনা এড়াতে মহাদেবের পুজোর সময় যব অর্পন করুন। এর ফলে জীবনে অনেক দুর্ঘটনার হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। যব দিয়ে মহাদেবের আরাধনা করলে বাড়ির ভিতরে যদি কোনও অশুভ শক্তি থাকে তাও দূরে সরে যায় এবং শুভ শক্তি প্রবেশ করতে সক্ষম হয়। ফলে হারানো সুখ শান্তি ফিরে আসে ও জীবন আনন্দে ভরে ওঠে।
৩)হিন্দু শাস্ত্রের ওপর লেখা একাধিক বই অনুসারে, মহাদেবের পুজোয় গম অর্পন করা খুব ভাল। এর ফলে বাবা-মা হয়ে ওঠার স্বপ্ন পূরণ হতে দেরি লাগে না। যে দম্পতির তাড়াতাড়ি সন্তান চাই, তাঁরা শ্রাবণ মাসের সোমবারে মহাদেবকে গম অর্পন করুন।
৪)শারীরিক অসুস্থতায় নাজেহাল? তা হলে মহাদেবকে তিল অর্পন করুন। কারণ এই জিনিসটি মহাদেবের বেজায় পছন্দের জিনিস। তিল অর্পন করার সময় মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র উচ্চারণ করলে সুফল তাড়াতাড়ি পাওয়া যায়। শরীর থেকে রোগ নিরাময় হয়ে যায়।
৬)জীবনে সব রকম বাধা কাটাতে এবং যে কোনও ক্ষতির আশঙ্কা কমাতে মহাদেবকে সবুজ মুগ ডাল অর্পন করতে হবে। এই নিয়ম করলে মনের ইচ্ছে পূরণ হতে সময় লাগে না।

শ্রাবণ সোমবার ব্রতে শিবপুজো করলে পূর্ণ হয় ভক্তের যাবতীয় মনোবাঞ্ছা

ভগবান মহাদেবের ভক্তদের কাছে শ্রাবণ মাসের মাহাত্ম্যই আলাদা | শৈব উপাসনায় এই সময় নাকি আদর্শ | বছরের অন্য সময়ে শিবপুজো করলে যা পুণ্যলাভ হয়, এই সময়ে করলে তা ১০৮ গুণে বেশি হয় | দেশ জুড়ে কয়েক লক্ষ ভক্ত এই মাসে পালন করেন শ্রাবণ সোমবার ব্রত | মূলত অবাঙালি হিন্দিভাষীদের মধ্যেই বেশি প্রচলিত | প্রতি সোমবার তাঁরা উপবাস রেখে শিবপুজো করেন | পুজোশেষে ভঙ্গ হয় উপবাস | আবার রাজস্থানি-গুজরাতিদের মধ্যে এমন রীতি প্রচলিত যেখানে শ্রাবণ মাস ধরে তাঁরা সূর্যাস্তের পরে আর কিছু খান না | তার আগে সারাদিন নিরামিষ হাল্কা খাবার, সাবুমাখা, ফলমূল খেয়ে থাকেন | অনেকে এই মাস ধরে নুনহীন খাবার খান | পরম বিশ্বাস হল, শ্রাবণ সোমবার ব্রত পালনে পূর্ণ হয় ভক্তের যাবতীয় মনোবাঞ্ছা |

এই ব্রতেও শিবপুজোর উপকরণ সামান্য | বিল্বপত্র বা বেলপাতা তো থাকেই | বলা হয় বেলগাছের শিকড়ে থাকেন স্বয়ং মহাদেব | এই ব্রতপালনে তীর্থযাত্রার মতো পুণ্যলাভ হয় | শিবরাতির মতো এই ব্রতও মূলত পালন করেন মহিলারা | বিবাহিত অবিবাহিত নির্বিশেষে | প্রচলিত ধারণা হল, বিয়ে এবং মেহেন্দি পরার জন্য শ্রাবণ মাস অতি উত্তম | তাই যদি কোনও কুমারী মেয়ে হাতে মেহেন্দি আর সবুজ বালা পরে শ্রাবণ মাসে শিবপুজো করে তবে সে মনের মতো স্বামীলাভ করে |

এই ব্রত পালনের স্বাস্থ্যকর দিকও আছে বলে অনেকের স্থির বিশ্বাস | এই সময়ে বর্ষাকালে কমে যায় সূর্যের তেজ | দেখা দেয় হজমের গোলমাল-সহ পেটের নানা রোগ | তাই নিরামিষ সহজপাচ্য খাবারে ব্যাহত হয় না হজমশক্তি | আবার উপোস করলে ডিটক্সিফিকেশন হয় | রক্ষা পাওয়া যায় জলবাহিত রোগ থেকে |

কিভাবে পালন করবেন শ্রাবনি সোমবার

১)ভোরে উঠে স্নান সেরে পুজোয় বসতে হবে | মন্দির বা বাড়ির ঠাকুরঘর, যেখানে খুশি |উত্তর দিকে মুখ করে।

২ পুজোর আসন পরিষ্কার করে সাজাতে হবে ফুল ধূপ ধুনো দিয়ে |

৩)প্রথমে গণেশ পুজো এবং তার পরে শিবপুজো | উত্‍সর্গ করতে হবে দুধ চিনি আতপ চাল | আর সাধ্যমতো ফলপ্রসাদ | দুঃস্থদের সাহায্য করতে পারলে তো খুবই শ্রেয় |

৪)এরপর চন্দন কর্পূর মাখা ফুল বেলপাতা উত্‍সর্গ করতে হবে শিবকে , পাঠ করতে হবে ' ওং নমঃ শিবায়ঃ' মন্ত্র | এরপর পাঠ করতে হবে ব্রতকথা |

শ্রাবণ সোমবারের ব্রতকথাও বেশ চিত্তাকর্ষক | কোনও এক সময়ে ছিলেন এক মহাজন | কুশীদজীবী হলেও তিনি সত্‍ | স্ত্রীর সঙ্গে যাপন করতেন ধার্মিক জীবন | কিন্তু সব সুখ থাকলেও তাঁদের কোনও সন্তান ছিল না | মহাদেবের কাছে দীর্ঘ প্রার্থনায় কোলে এল পুত্রসন্তান | কিন্তু ভবিষ্যত্‍বাণী হল তার আয়ু মাত্র বারো বছর |

অদৃষ্টলিপি বলে মেনে ছেলেকে বড় করতে লাগলেন মহাজন ও তাঁর স্ত্রী | বারো বছর বয়সে তাকে এক আত্মীয়র সঙ্গে পাঠানো কাশীতে অধ্যয়নের জন্য | পথে দেখা গেল একটি বিয়ের আসর | কিন্তু সেখানে তখন কান্নার রোল | কারণ বর একচোখে কানা | পাত্রীর বাবা অনুরোধ করলেন মহাজন পুত্রকে বরের আসনে বসতে | বালকের আত্মীয় বললেন তাঁর অদৃষ্টলিখনের কথা | কিন্তু তাতেও রাজি হলেন পাত্রীর বাবা | মহাজনপুত্রের বিয়ে হয়ে গেল | নতুন বৌকে নিয়ে সে গেল কাশী | যথাসময়ে এল তার শেষ ক্ষণ | কিন্তু মহাজন আর তাঁর স্ত্রীর ভক্তিতে সন্তুষ্ট ছিলেন মহাদেব | তাই তিনি অদৃষ্টলিপি বদলে দীর্ঘজীবন দিলেন মহাজন পুত্রকে | স্ত্রী নিয়ে সে ফিরে এল বাবা মায়ের কাছে | সংসার ভরে উঠল সুখে শান্তিতে |

শ্র্বাবন- সোমবার ব্রতপালনে পুজোর সঙ্গে আছে কিছু বিধিনিষেধ | যা মানতে হবে ব্রতীদের |

১)উপবাসকালে কোনমতেই নেশা করা চলবে না |
২) শ্রাবণ মাসে বর্জনীয় ক্ষৌরকর্ম |
৩)উপবাস রাখলে তা ভাঙা যাবে না |
৪)শ্রাবণ মাসে মিথ্যা বলবেন না।কারন মহাদেব সত‍্যের প্রতিক।
৫)কাউকে ঠাকাবেন না।তিনি ন‍্যায়ের আধার।
৬) নদী বা পুকুরে গিয়ে খাওয়াতে হবে মাছদের |
৭) শ্রাবণ মাসে সাপ হত্যা করা যাবে না |

বর্তমান সময়ে এই বিধিনিষেধ অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলা সম্ভব নয় | তবে যাঁরা ব্রত রাখেন, যথাসাধ্য চেষ্টা করেন |

শ্রাবণ মাসে শিব লিঙ্গে যে জিনিস গুলো প্রদান করবেন
ওম নমঃ শিবায় মন্ত্রটি বলে শিব লিঙ্গে প্রদান করুন গঙ্গাজল, দুধ, বেলপাতা, দই, ঘি, মধু, আঁতর, চন্দন নিষ্ঠার সাথে প্রদান করুন।

শিব মন্দিরে গিয়ে বা বাড়িতে থাকা শিব লিঙ্গে উপরে উল্লেখিত জিনিস প্রদান করুন আর মহাদেবের কৃপা মান।

ভক্তি মানুষের মনে থাকে, বিশ্বাস থাকলে তবে করুন নিষ্ঠার সাথে। ফলাফল ঠিক সময় মত পেয়ে যাবেন।

তিন বার মহাদেব কে নিচের মন্ত্রে স্নান করান।
ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।

ব্রতশেষে অর্থাৎ শ্রাবণ মাসের প্রতি সোমবার, শিবষ্টকম্ স্তোত্রটি অবশ্যই পাঠ করবে।

শিবাষ্টকম

প্রভুং প্রাণনাথং বিভুং বিশ্বনাথং জগন্নাথ নাথং সদানংদ ভাজাম |
ভবদ্ভব্য় ভূতেশ্বরং ভূতনাথং, শিবং শংকরং শংভু মীশানমীডে || 1 ||

গলে রুংডমালং তনৌ সর্পজালং মহাকাল কালং গণেশাদি পালম |
জটাজূট গংগোত্তরংগৈ র্বিশালং, শিবং শংকরং শংভু মীশানমীডে || 2||

মুদামাকরং মংডনং মংডয়ংতং মহা মংডলং ভস্ম ভূষাধরং তম |
অনাদিং হ্য়পারং মহা মোহমারং, শিবং শংকরং শংভু মীশানমীডে || 3 ||

বটাধো নিবাসং মহাট্টাট্টহাসং মহাপাপ নাশং সদা সুপ্রকাশম |
গিরীশং গণেশং সুরেশং মহেশং, শিবং শংকরং শংভু মীশানমীডে || 4 ||

গিরীংদ্রাত্মজা সংগৃহীতার্ধদেহং গিরৌ সংস্থিতং সর্বদাপন্ন গেহম |
পরব্রহ্ম ব্রহ্মাদিভির-বংদ্য়মানং, শিবং শংকরং শংভু মীশানমীডে || 5 ||

কপালং ত্রিশূলং করাভ্য়াং দধানং পদাম্ভোজ নম্রায় কামং দদানম |
বলীবর্ধমানং সুরাণাং প্রধানং, শিবং শংকরং শংভু মীশানমীডে || 6 ||

শরচ্চংদ্র গাত্রং গণানংদপাত্রং ত্রিনেত্রং পবিত্রং ধনেশস্য় মিত্রম |
অপর্ণা কলত্রং সদা সচ্চরিত্রং, শিবং শংকরং শংভু মীশানমীডে || 7 ||

হরং সর্পহারং চিতা ভূবিহারং ভবং বেদসারং সদা নির্বিকারং|
শ্মশানে বসংতং মনোজং দহংতং, শিবং শংকরং শংভু মীশানমীডে || 8 ||

স্বয়ং য়ঃ প্রভাতে নরশ্শূল পাণে পঠেত স্তোত্ররত্নং ত্বিহপ্রাপ্য়রত্নম |
সুপুত্রং সুধান্য়ং সুমিত্রং কলত্রং বিচিত্রৈস্সমারাধ্য় মোক্ষং প্রয়াতি ||
সবশেষে প্রভূকে করজোড়ে প্রণাম করুন নিজ নিজ বর প্রার্থনা করুন।

প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর।।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200720072427

Sunday, July 19th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে দুই অতি অশুভ যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে দুই অতি অশুভ যোগ

শুভ রবিবার

আজকের প্রতিবেদন দুটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ যোগ

সর্পগন্ধা যোগ

যদি লগ্নের দ্বিতীয়ে রাহু অপর আর একটি কুগ্রহের সঙ্গে অবস্থান করে , তবে সর্পগন্ধা যোগ সূচিত হবে।

ফল : এই যোগে জাত ব্যক্তি সর্পদ্রষ্ট হবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য: বাংলায় একটি প্রবাদ বাক্য আছে বাঘের দেখা ও সাপের দেখা থাকলে এড়ানো যায় না। প্রায়ই দেখা যায় সাপ সকলকেই দংশন করে না, বিশেষভাবে গোখরো সাপ বিশেষ বিশেষ লোকদের দংশন করে। অতএব লগ্নের দ্বিতীয়ে রাহু ও কুগ্রহ দ্বারা দোষ যুক্ত না হলে সাপের দংশন এর সম্ভবনা নেই

বিষপ্রয়োগ যোগ

দ্বিতীয় স্থানে অশুভ গ্রহ থাকলে এবং অশুভ গ্রহ দ্বারা দ্বিতীয় স্থান দৃষ্ট হলে এবং দ্বিতীয়পতি ক্রুর নবাংশ গত হয়ে অশুভ গ্রহ দ্বারা দৃষ্ট হলে এই যোগ সূচিত হয়।

ফলাফল
অপরে জাতকের খাদ্যে বা অন্যভাবে বিষ প্রয়োগ করে

ব্যাখ্যা

শত্রুতা ,হিংসা, বা বিদ্বেষজনিত কারণে একে অপরকে বিষপ্রয়োগ করে থাকে , অতএব যাদের কোষ্ঠিতে এরূপ যোগ রয়েছে তাদের সতর্ক থাকতে অনুরোধ করি।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200719071805

Sunday, July 19th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

করোনা থেকে বাঁচতে কি কি করবেন

করোনা থেকে বাঁচতে কি কি করবেন

শুভ সন্ধ্যা

করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য জন্য আমার আন্তরিক আবেদন।এগুলো সবই আমার অতি পরিচিত ডাক্তার দের পরাপর্শ সঙ্গে আমার জোতিষিক দৃষ্টি ভঙ্গি।

সাম্প্রতিক করোনা পরিস্থিতিতে
কিছু নিয়ম যা সবার মেনে চলা উচিত।।।
1) বাইরে যে কাজেই বেরোন মুখে মাস্ক, হাতে গ্লাভস এবং মাথায় সার্জিক্যাল ক্যাপ পরুন।পুরো জনসংখ্যার 80% যদি মাস্ক সঠিকভাবে পরে সেটা একটা সম্পূর্ণ লকডাউন এর সুরক্ষা দেয়।জনসংখ্যার 100% যদি সঠিকভাবে মাস্ক পরে তাহলে 4--6 সপ্তাহের মধ্যে করোনার গ্রাফ জিরো লেভেলে নেমে আসবে। যারা পাবলিক সেক্টর এ কাজ করেন ফেস শিল্ড ব্যবহার করুন।স্যানিটাইজার সঙ্গে রাখুন।
2) সামান্য অত্যাবশ্যক জিনিষ নিয়ে বাইরে বেরোন যেটুকু ফিরে এসে ধুয়ে ফেলতে পারবেন বা স্যানিটাইজ করতে পারবেন। সেরকম জুতো পরুন যা রোজ ধুয়ে ফেলা যাবে। কাজ সেরে বাড়ি ফেরার পর গরম জলে গা, হাত, পা ধুয়ে নিন।
3) মাস্ক অনেক্ষন পরে থাকলে যদি দমের কষ্ট হয় তখন মাস্ক খুলতে পারেন যে সময় আপনার সামনে কেউ নেই। কারোর সঙ্গে কথা বলার সময় অবশ্যই পরবেন।
4) বাড়িতে কারোর হালকা জ্বর, কাশি, সর্দি হলে তাকে প্রথম থেকেই আলাদা ঘরে রাখুন। প্যারাসিটামল, লিভোসেটরিজিন এরকম ওষুধ চালু করুন। প্রচুর করে জল খেতে হবে। বার বার করে গরম জল খাওয়া, গরম জলে গার্গল, গরম জলের ভাপ নেওয়া এগুলো সবই নিয়মিত করুন। শরীরের কোর টেম্পারেচার বাড়লে সেটা ভাইরাস এর বিভাজন কমিয়ে দেয়। বাড়ির সবাই তখন মাস্ক পরবেন সেই কদিন।
5) হালকা কাশি, গলাব্যথা হলে azithromycin গ্ৰুপের ওষুধ খান ডাক্তারবাবুর সঙ্গে পরামর্শ করে। Betadine gurgle জলে মিশিয়ে গার্গল করুন।
6) ব্লাড সুগার, ব্লাড প্রেসার অবশ্যই কন্ট্রোলে রাখুন। যারা এসবের ওষুধ খান নিয়মিত খেয়ে যান। বাড়িতে গ্লুকোমিটার কিনে রাখুন যেন কোনো ইমার্জেন্সিতে সুগার চেক করতে পারেন।
7) জ্বর, মাথাব্যথা, শরীরে ব্যাথা,কাশি, গন্ধ না পাওয়া এই সমস্যাগুলো চলতে থাকলে করোনা টেস্ট করতে হবে।
8) করোনা পজিটিভ এলে যদি কোনো উপসর্গ না থাকে বা সামান্য উপসর্গ থাকে বাড়িতেই আইস সোলেশন এ থাকুন। আপনার পুরসভাকে খবর দিন যাতে বাড়ি স্যানিটাইজ করা যায়। যদি 7 থেকে 10 দিন উপসর্গহীন থাকেন দ্বিতীয়বার আর টেস্ট করার কোনো দরকার নেই। বাড়ির সবাইকে বাকি সব নিয়ম একইরকম মানতে হবে। উপসর্গহীন থাকলেও বাড়ির লোকেরা একবার টেস্ট করে নিন। সাধারণত দেখা যাচ্ছে 14 দিন পরে টেস্ট পজিটিভ আসতেও পারে। কিন্তু উপসর্গহীন রোগীদের ভাইরাসের সংক্রমণ ক্ষমতা আর থাকে না।
9) যাদের হাঁপানি বা ফুসফুসের সমস্যা আছে তারা Pulse Oxymeter কিনে রাখুন। 92% স্যাচুরেশন এর নিচে এলে অক্সিজেন নিতে হবে। সামনাসামনি ওষুধ দোকান বা ডিস্ট্রিবিউটর এর সঙ্গে কথা বলে রাখুন যারা অক্সিজেন সিলিন্ডার ভাড়া দেয়। করোনা পজিটিভ রোগীকে নেবুলাইজেশন দেবেন না। এতে রোগ দ্রুত ছড়ায়। যারা নিয়মিত ইনহেলার নেন নিয়মিত নিয়ে যান। ফুসফুসের কোনো সমস্যা যেন না বাড়ে।
10) নিয়মিত Zinc এবং Vitamin C ট্যাবলেট খেয়ে যান। আদা এবং গোলমরিচ দেওয়া চিনি ছাড়া লিকার চা দুতিন বার খান। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। ডিপ ব্রিদিং এক্সারসাইজ রোজ দুবেলা করুন। লম্বা শ্বাস নিয়ে একটু ধরে রেখে ছাড়া।
11) শ্বাসকষ্ট বাড়লে অবশ্যই হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে।
12) যারা মানসিক রোগের ওষুধ খান তারা নিয়মিত খেয়ে যান। এই সংকটের সময়ে মন শক্ত রাখা খুব দরকার।
13)হাইড্রকসিক্লোরোকুইন ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাবেন না।
14) বাড়ির বাচ্চাদের সতর্ক রাখুন। অসুবিধে হলে বাচ্চাদের ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
15)বাড়ির যে দরজা বা জিনিসগুলো বার বার ব্যবহার হয় সেগুলো স্যানিটাইজ করুন।
হতাশ হবার কিছু নেই। রিকভারি রেট আমাদের দেশে খুব ভালো। কিছু মানুষের কমপ্লিকেশন হচ্ছে সেগুলো সব রোগেই হয়। অসংখ্য মানুষ উপসর্গহীন অবস্থাতেই সেরে যাচ্ছেন। নিজেদের সতর্ক থাকা এবং সতর্কবিধি পালন করা অবশ্যই জরুরি। তাহলেই রোগ প্রতিরোধ সম্ভব।

16)জোতিষিক পরামর্শ

বীজমন্ত্র:১) সকালে ৬.০৪ মিঃ লাল রঙের পোশাক পরে ঔঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায় ১০০ বার বা ৩ মিঃ।
২)স্নান করে বৃহস্পতির বীজমন্ত্র ,ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ১৮ বার
৩) স্নান করে শিবের দিকে তাকিয়ে
ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।১০ বার
ঔঁ জূসঃ স্বাহা ১৮ বার
গায়ত্রী
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।১০ বার

প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর।।১ বার
৪)সন্ধ্যায় ঔঁ দূং দূর্গে দূর্গে রক্ষনী স্বাহা হ্রীং দূর্গায় নমঃ ৩ বার।
৭)সন্ধ্যা ৭ টায় ঔঁ ঐং ক্লীং সোয়ায় ১৮ বার
৮)রাত্রী ৯ টায় ঔঁ হ্রীং ঐং কেতবে ১৮ বার
৯)রাত্রী ১১ টায় শুয়ে পড়বেন ঔঁ হ্রীং ১০ বলে
এতে কোন অর্থব‍্যায় নাই।

আমার ভারতবর্য আমার দেশ প্রথম ভ‍্যাকসিন তৈয়ারী করবে, এটা আমার বিশ্বাস।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200719004443

Saturday, July 18th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে বিদ‍্যার বিভিন্ন যোগ র

জোতিষ শ্রাস্ত্রে বিদ‍্যার বিভিন্ন যোগ র

সুপ্রভাত

আজকে ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা ও বিদ‍্যা নিয়ে আলোচনা করছি, ভালো লাগলে শেয়ার করুন।

জ্যোতিষ শাস্ত্রানুসার বিদ্যা বুদ্ধি ও উচ্চশিক্ষা যোগ

পঞ্চম পতি, পঞ্চমভাব, রবি, বুধ, বৃহঃ গ্রহ জন্মকালীন অশুভ হলে সাধারণত জাতক জাতিকা বিদ্যা ও বুদ্ধিহীন হয়ে থাকে । এরকম জাতকের পড়াশুনা বেশি দূর এগোয় না তাঁর কারণ হলো জন্ম লগ্নের পঞ্চম ভাব ও পঞ্চমপতি বিদ্যা, বুদ্ধি ও প্রতিভার প্রতিনিধিত্ব করে থাকে। রবি গ্রহ মানুষের মস্তিষ্ক, বৃহঃ গ্রহ মানুষের ব্যবহারিক জ্ঞান, বুধ গ্রহ মানুষের স্মরণ শক্তি ও মেধা, এবং চন্দ্র গ্রহ মানুষের মনের একাগ্রতার প্রধান কারক গ্রহ। এই জন্য উপরোক্ত ভাব ও গ্রহ অশুভ মানুষের বিদ্যা শিক্ষা ততটুকু এগোয় না।

বিদ্যা কারক গ্রহ না ভাবের প্রতি অশুভ গ্রহের যোগ বা দৃষ্টি থাকলে অথবা বিদ্যা কারক গ্রহ সমূহ কোন অশুভ ভাবেরও যদি অধিপতি হয়ে থাকে তাহলেও মানুষের বিদ্যা শিক্ষা বেশি দূর এগোতে পারে না। এরকম জাতকের মধ্যে মেধা, প্রতিভা সবকিছু থাকা সত্ত্বেও অমনোযোগীতা অথবা সঙ্গদোষের কারণে শিক্ষায় অধঃপতন হয়ে থাকে। এই জন্য প্রতিটি মা বাবার উচিত নিজের বাচ্চার জন্ম কুন্ডলী বা হাত বৎসরে এক দুই বার কোন বিজ্ঞ জ্যোতিষী দিয়ে বিচার করিয়ে নেওয়া। তাঁর সঠিক প্রতিকার করান তখন দেখবেন আপনার বাচ্চাও ভালো করে মন দিয়ে পড়াশুনা করবে এবং পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে পারবে।

জ্যোতিষ শাস্ত্রস্ত্রানুসার বিদ্যা শিক্ষার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ যোগ এখানে আলোচনা করা হচ্ছে

১)যদি পঞ্চমপতি , বৃহঃ বা শুক্র পঞ্চমে থাকলে এবং চন্দ্র ও মঙ্গল মিথুন রাশিতে থাকলে জাতকের বিদ্যা বুদ্ধি খুবই প্রখর হয় এবং পড়াশুনাতেও জাতক খুব ভালো হয়।

২)যদি মেষ লগ্নে রবি ও বুধ থাকে এবং পঞ্চমে বা নবমে বৃহঃ থাকে তাহলেও জাতক জ্ঞানী গুণী ও শিক্ষিত হয়।

৩)যদি লগ্নপতি ও নবম পতি একাদশে এবং চন্দ্র শুভ হয়ে নবমে থাকে তাহলেও জাতক বিদ্ধবান হয়ে থাকে।

৪)বৃষ লগ্নে যদি চন্দ্র থাকে, কন্যা রাশিতে বুধ এবং মীন রাশিতে যদি বৃহঃ থাকে তাহলে জাতক পন্ডিত হয়ে থাকে এবং শিক্ষিত সমাজে খুবই নাম ও যশ অর্জন করে থাকে।

৫)যদি কারো জন্ম কুন্ডলিতে লগণপতি, পঞ্চমপতি এবং নবম পতি একত্র হয়ে কেন্দ্রে বা কোনে থাকে তাহলেও জাতকের পড়াশুনায় ভালো রেজাল্ট আসে।

৬)লগ্নে বুধ এবং ত্রিকোনে চন্দ্র ও বৃহঃ থাকলে জাতকের খুবই বিদ্যা বুদ্ধি হয় এবং পরীক্ষায়ও ভালো রেজাল্ট করে থাকে।

৭)যদি চন্দ্র ও বুধের পরস্পর দৃষ্টি থাকে এবং তারা যদি বৃহঃ ও শুক্র দ্ধারা দৃষ্ট হয় তাহলেও জাতকের খুব বিদ্যা বুদ্ধি হয়ে থাকে।

৮)যদি বুধের ক্ষেত্রে লগ্ন হয়, বুধ ও বৃহঃ ত্রিকোনে থাকে এবং চন্দ্র ও শুক্র কেন্দ্রে থাকে তাহলে জাতক প্রখর তেজস্বী ও পান্ডিত্যের অধিকারী হয়ে থাকে।

৯)যদি লগ্নে বৃহঃ পঞ্চম ভাবে শুভ গ্রহ থাকে তাহলেও জাতক পড়াশুনায় সুনাম অর্জন করতে পারে।

১০)যদি পঞ্চমপতি তুঙ্গী এবং দুটি শুভ গ্রহের মধ্যে বুধ থাকে তাহলে জাতক পড়াশুনায় খুবই ভালো হয়ে থাকে।

১১)যদি লগ্নে চন্দ্র থাকে, কেন্দ্রে বা ত্রিকোনে শুক্র থাকে এবং কর্কট বা মীন রাশিতে যদি বৃহঃ থাকে তাহলেও জাতক জ্ঞানী হয়ে থাকে ।

১২)যদি লগ্ন পঞ্চম ও দশমে শুভগ্রহ এবং লগ্নধিপতি বলবান হয় তাহলেও জাতক মহা জ্ঞানী ও তেজস্বী হয়ে থাকে।

১৩)যদি রবি, চন্দ্র, বুধ পাপযুক্ত কিংবা পাপদৃষ্ট না হয়ে শুভভাবে থাকে এবং বৃহঃ ও শুক্র যদি উচ্চ হয় তাহলে জাতক খুবই বিদ্ধান, জ্ঞানী ও প্রতিভাবান হয়।এরকম জাতক পড়াশুনায় খুবই পারদর্শী হয়।

১৪)যদি কন্যা লগ্ন হয় এবং তাহাতে যদি চন্দ্র , বুধ, বৃহঃ কিংবা শুক্র দৃষ্ট হয় তাহলে জাতকের খুবই বিদ্যা বুদ্ধি হয়ে থাকে।

১৫)যদি মিখুন ,কন্যা ও সিংহ রাশিতে রবি ও বুধ একত্রে থেকে বুধাদিত্য যোগ তৈয়ারী হয় ।এবং কোন অশুভ গ্ৰহ দ্ধারা ঐ বরি ওবুধ পূর্ণ দৃষ্ট না হয় বা সংযুতি না হয় তবে এদের উচ্চতর শিক্ষা লাভ হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200718112253

Friday, July 17th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

মা কালীর প্রনাম ও ধ‍্যান ও কালি কবচ

মা কালীর প্রনাম ও ধ‍্যান ও কালি কবচ

সুপ্রভাত

মা কালীর প্রনাম মন্ত্র
———–———–———–
জয়ন্তী মঙ্গলা কালী ভদ্রা কালী কপালিনী দূর্গা শিবা সমাধ্যার্তী সাহা সুধা নমস্তুতে

ধ্যান মন্ত্র
=======
ওঁ শবারুঢ়াং মহাভীমাং ঘোরদংস্ট্রাং বরপ্রদাম্।
হাস্যযুক্তাং ত্রিনেত্রাঞ্চ কপালকর্ত্তৃকাকরাম্।।
মুক্তকেশীং লোলজিহ্বাং পিবন্তীং রুধিরং মুহু।
চতুর্ব্বাহু যুতাং দেবীং বরাভয়করাং স্মরেৎ।।

মায়ের কবচ পাঠ করুন
———–———–
কালীকবচম্

ভৈরব উবাচ কালিকা যা মহাবিদ্যা কথিতা ভুবি দুর্ল্লভা।
তথাপি হৃদয়ে শল্যমস্তি দেবি কৃপাং কুরু।।
কবচন্ত মহাদেবী কথয়সানুকম্পা।
যদি নো কথ্যতে মাতব্বিমুঞ্চামি তদা তনুম।।
দেব্যুবাচ: শংকাপি জায়তে বৎস তব স্নেহাৎ প্রকাশিতম।
ন বক্তব্যং ন দ্রষ্টব্যমতি গুহ্যতমং মহৎ।।

কালিকা জগতাং মাতা শোকদুঃখাদি বিনাশিনী।
বিশেষত কলি যুগে, মহাপাতকহারিণী।।
কালী মে পুরুত: পাঠু পৃষ্ঠতশ্চ কপালিনী।
কুল্বা মে দক্ষিনে পাতু করণৌ চগ্রোপ্রভামতা।।

বদনং পাতু মে দীপ্তা নীলা চ চিবুকং সদা।
ঘনা গ্রীবাং সদা পাতু বলাকা বাহুযুগ্মকম।।
মাত্রা পাতু করদ্বন্দং বক্ষো মুদ্রা সদাবতু।
মিতা পাতু স্তনদ্বন্দং যোনিং মন্ডল দেবতা।
ব্রাম্মী মে জঠরং পাতু, নাভিং নারায়ণীং তথা।
ঊরু মাহেশ্মরী নিত্যং চামুন্ডা পাতু লিঙ্গকম।
কৌমারী চ কটিং পাতু তথৈব জানুযুগ্মকম।
অপরাজিতা পাদৌ মে বারাহী পাতু চাঙ্গুলীঃ।
সন্ধিস্থানং নারসিংহী পত্রস্থা দেবতাবতু ।।

রক্ষাহীনঞ্চ যৎ স্থানং বর্জ্জিতং কবচেন তু।
তৎ সর্ব্বং রক্ষ মে দেবী কালিকে ঘোর দক্ষিণে।।
ঊর্দ্ধং-মধ্যস্তথা দিক্ষু পাতু দেবী স্বয়ং বপুঃ।।

হিংস্রেভ্যঃ সর্ব্বদা পাতু সাধকঞ্চ জলাধিকাৎ।
দক্ষিণা কালিকে দেবী ব্যাপকত্তে সদাবতু।
ইদং কবচমজ্ঞাতা যো জপেদ্দেবদক্ষিনাম
ন পুজাফলমাপ্নোতি বিঘ্নস্তস্য পদে পদে।
কবচেনাবৃতো নিত্যং যত্র তত্রৈব গচ্ছতি
তত্র তত্রভয়ং তস্য ন ক্ষোভং বিদ্যতে ক্কচিৎ।
———– দক্ষিনকালিকা কবচং সম্পূর্ণম্ —–

৪) এর পর আবার জপ, নিচে জপ মন্ত্র দেয়া —– জপ করুন

*** ক্রীং কালিকায়ৈ নমো

এর পর নিচের মন্ত্রে হাতে একটু জল নিয়ে জপ বিসর্জন করুন
ওঁ গুহ্যাতিগুহ্য গোপ্তৃীং ত্বং গৃহানস্মতং কৃতং জপো, সিদ্ধির্ভবতু মে দেবি তৎ প্রসাদৎ সুরেশ্বরী ৷৷

৫) এবার বন্দনা করুন
ওঁ মহামায়ে জগন্মাত কালিকে ঘোর দক্ষিণে ৷
গৃহাণ্ বন্দনে দেবী নমস্তে শংকর প্রিয়ে ৷৷
ওঁ প্রচন্ডে পুত্রদে নিত্যং সুপ্রীতে সুর নায়িকে ৷
কুলদ্যোতকরে চোগ্রে জয়ং দেহী নমোহস্তুতে ৷৷

এর পর অপরাধ ক্ষমা প্রার্থনা করে নিচের মন্ত্র পরে কাজ শেষ করে আপনার সমস্যা বা মনোবাসনা মায়ের চরণে নিবেদন করুন ….

ওঁ যদক্ষরং পরিভ্রষ্টং মাত্রাহীনঞ্চ য়দ্ ভবেৎ ৷
পুরনং ভবতু যৎ সর্ব, তৎ প্রসাদৎ সুরেশ্বরী ৷৷

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200717220713

Friday, July 17th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে পুত্র কলত্র যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে পুত্র কলত্র যোগ

শুভ শুক্রবার

আজকে আমি আপনাদের সামনে খুব প্রয়োজনীয় জোতিষিক যোগ নিয়ে আলোচনা করছি।যা আমাদের জীবন কে দূর্বিসহ করে তোলে।প্রতিবেদন টি ভালো লাগলে কপি না করে শেয়ার ও কমেন্ট করুন।

পুত্র - কলত্র যোগ

১. যদি দুর্বল চন্দ্র পঞ্চমে অবস্থিত হয় এবং অশুভ গ্রহাদি যদি দ্বাদশে , সপ্তমে , এবং লগ্নে থাকে তবে এই যোগ সূচিত হয়।

ফলাফল

এই যোগে জাত ব্যক্তি স্ত্রী পুত্র হীন হয়,এবং জাত ব‍্যক্তি প্রতারক,মিথ্যা বাদী,ও চরিত্র হীন হয়।এদের জন্মকুন্ডলিতে এমন যোগ থাকলে তা অভিজ্ঞ জোতিষীর পরামর্শ নিয়ে ঐ অতিরিক্ত অশুভ যোগের প্রতিবিধান করে বিবাহ করা উচিৎ।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য

এই যোগের প্রথম শর্ত হচ্ছে দুর্বল বা ক্ষীণ চন্দ্র লগ্নের পঞ্চমে অবস্থিত হবে ও অশুভ গ্রহাদি নিম্নলিখিত রূপে থাকলে এই যোগ সূচিত হবে।

১ ক্ষীণ চন্দ্র পঞ্চমে , রবি দ্বাদশে, মঙ্গল সপ্তমে এবং শনি লগ্নে থাকলেও এই যোগ সূচিত হয়

২. ক্ষীণ চন্দ্র পঞ্চমে , মঙ্গল দ্বাদশ, শনি সপ্তমে এবং রবি লগ্নে অবস্থান করলেও এই যোগ হবে।

: ৩. ক্ষীণ চন্দ্র পঞ্চমে, শনি দ্বাদশে, মঙ্গল লগ্নে ও রবি সপ্তমে থাকলেও এই যোগ সূচিত হয়

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200717062543

Thursday, July 16th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গলকর্ণ যোগ ও রোগে গ্ৰহের অবস্থান

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গলকর্ণ যোগ ও রোগে গ্ৰহের অবস্থান

শুভ মঙ্গলবার

গলকর্ন যোগ

রাহু বা মঙ্গল লগ্নের তৃতীয়ে ক্রুর ষষ্ঠ অংশে অবস্থিত হলে গলকর্ন যোগ সূচিত হয়।
ফলাফল : জাতক কর্ণ রোগ জনিত কারণে কষ্ট পাবে । কানে পুঁজ হয়।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য : লগ্নের তৃতীয়ে দুই বা ততোধিক অশুভ গ্রহ থাকলেই সচরাচর জাতককে কর্ণ রোগ জনিত কষ্ট ভোগ করতে হয়। কিন্তু রাহু লগ্নের তৃতীয়ে ক্রুর ষষ্ঠ অংশে থাকলে এই রোগ হবেই।

গ্রহের নাম ও অশুভ হলে দেহের অংশ ও রোগ

১. রবি -- প্লীহা (spleen) , হৃদপিন্ড

২. চন্দ্র ---- পৌষ্টিক নল, oesophagas

৩. মঙ্গল ----- Genitals , মলদ্বার , রক্তকণিকা।

৪. বুধ ----- স্নায়ু, cerebral hemispehere , কান, জিহ্বা ,

৫. বৃহস্পতি -– লিভার, suprarenals.

৬. শুক্র――― গলা, কিডনি, জরায়ু, এবং ডিম্বাশয়।

৭. শনি ------ দাঁত, skin, vagus nerve

৮. রাহু ----- পিটুইটারি গ্রন্থি ও বাত

৯. কেতু ------ pineal গ্রন্থি ও চর্ম

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200716161457

Thursday, July 16th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে অঙ্গহানি ও শ্বেতকুষ্ট যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে অঙ্গহানি ও শ্বেতকুষ্ট যোগ

শুভ বুধবার
অঙ্গহীন যোগ

যদি জন্মকালে চন্দ্র লগ্নের দশমে , মঙ্গল লগ্নের সপ্তমে , শনি রবির দ্বিতীয়ে অবস্থিত হয়, তবে অঙ্গহীন যোগ সূচিত হবে ।

ফলাফল
এই যোগে জাত ব্যক্তির অঙ্গহানি ঘটবে । অথবা তার কোন অঙ্গে বৈকল্য সূচিত হবে।
ব্যাখ্যা ও মন্তব্য

বাত বা পক্ষাঘাত বা অস্ত্রাঘাত বা বন্য জন্তুর আক্রমণে অঙ্গবৈকল্য বা অঙ্গহানি ঘটতে পারে ।

শ্বেতকুষ্ঠ যোগ

যদি মঙ্গল লগ্নের দ্বিতীয়ে ,শনি লগ্নের দ্বাদশে , চন্দ্র লগ্নে এবং রবি লগ্নের সপ্তমে অবস্থিত হয় তবে শ্বেতকুষ্ঠ যোগ সূচিত হয়।

ফলাফল
জাতক শ্বেতকুষ্ঠ রোগ জনিত কারণে কষ্ট পাবে।

ব্যাখ্যা : কিন্তু মঙ্গল বা শনি যদি বৃহস্পতি দ্বারা দৃষ্ট হয়, তবে ঔষধের দ্বারা রোগ নিরাময় হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200716161147

Thursday, July 16th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে অঙ্গহানি ও শ্বেতকুষ্ট যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে অঙ্গহানি ও শ্বেতকুষ্ট যোগ

শুভ বুধবার
অঙ্গহীন যোগ

যদি জন্মকালে চন্দ্র লগ্নের দশমে , মঙ্গল লগ্নের সপ্তমে , শনি রবির দ্বিতীয়ে অবস্থিত হয়, তবে অঙ্গহীন যোগ সূচিত হবে ।

ফলাফল
এই যোগে জাত ব্যক্তির অঙ্গহানি ঘটবে । অথবা তার কোন অঙ্গে বৈকল্য সূচিত হবে।
ব্যাখ্যা ও মন্তব্য

বাত বা পক্ষাঘাত বা অস্ত্রাঘাত বা বন্য জন্তুর আক্রমণে অঙ্গবৈকল্য বা অঙ্গহানি ঘটতে পারে ।

শ্বেতকুষ্ঠ যোগ

যদি মঙ্গল লগ্নের দ্বিতীয়ে ,শনি লগ্নের দ্বাদশে , চন্দ্র লগ্নে এবং রবি লগ্নের সপ্তমে অবস্থিত হয় তবে শ্বেতকুষ্ঠ যোগ সূচিত হয়।

ফলাফল
জাতক শ্বেতকুষ্ঠ রোগ জনিত কারণে কষ্ট পাবে।

ব্যাখ্যা : কিন্তু মঙ্গল বা শনি যদি বৃহস্পতি দ্বারা দৃষ্ট হয়, তবে ঔষধের দ্বারা রোগ নিরাময় হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200716161025

Thursday, July 16th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে বিবাহের পূর্বে যোনি বিচার আবশ্যক

জোতিষ শ্রাস্ত্রে বিবাহের পূর্বে যোনি বিচার আবশ্যক

শুভ বৃহস্পতিবার
বিবাহের পূর্বে যোনি বিচার আবশ্যক

কুণ্ডলী মিলনই কি যোটক বিচারের শেষ কথা? প্রত্যেক জাতকই কোনও না কোনও ‘যোনি’-তে অবস্থান করেন। সঠিক ‘যোনি বিচার’-ই সম্ভব করতে পারে সঠিক দাম্পত্য।

• জ্যোতিষ শ্রাস্ত্রে, এই মহাজগতের প্রতিটি জীবিত সত্তা নির্দিষ্ট সংখ্যক নক্ষত্রের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এমন নক্ষত্রের সংখ্যা ২৮টি। এই ২৮টি নক্ষত্র আবার বেশ কিছু ‘যোনি’-তে বিভক্ত।
• জ্যোতিষের হিসাব অনুযায়ী, ‘যোনি’-র সংখ্যা ১৪। অর্থাৎ, প্রতি ‘যোনি’-তে ২টি করে নক্ষত্র অবস্থান করে।
• ‘যোনি’গুলি যথাক্রমে— অশ্ব, গজ, মেষ, সর্প, শ্যেন, মার্জার, মূষিক, গো, মহিষ, ব্যাঘ্র, মৃগ, বানর, নকুল এবং সিংহ। এই পশুগুলির স্বভাব ও একে অন্যের প্রতি মনোভাবের নিরিখেই নির্ধারিত হয় ‘যোনি’-চরিত্র।

যেই প্রাণীদের একে অপরের প্রতি উগ্র বা বিরুদ্ধে আচরন থাকে তাদের একজোট হওয়া শুভ ফল প্রদত্ত হয় না।

গরু ও বাঘ
হাতী ও সিংহ
ঘোড়া ও বলদ
কুকুর ও খরগোশ
সাপ ও নেউল
বাঁদর ও ভেড়া
বিড়াল ও ইঁদুর


• ‘যোনি মিলন’ বিচারের আবার কিছু পন্থা রয়েছে। এগুলি নীচে আলোচিত হল।

১. স্বভাব যোনি— পাত্র ও পাত্রী, উভয়ের ‘যোনি’ যদি স্ব-ভাবাপন্ন হয়, অর্থাৎ পাত্র ও পাত্রী দুজনেই যদি অশ্ব বা মেষ বা সিংহ হয়ে থাকেন, তাহলে বিবাহ সফল হবেই।
২. মিত্র যোনি— যদি পাত্র ও পাত্রী উভয়ের ‘যোনি’ যদি মিত্রভাবাপন্ন হয়ে থাকে, তাহলে দাম্পত্য জীবনও হবে বন্ধুত্বপূর্ণ।
৩. উদাসীন যোনি— যদি এমন হয়, পাত্র ও পাত্রী, উভয়ের ‘যোনি’ পরস্পরের প্রতি উদাসীন, তা হলে বিবাহ হয়তো টিকে থাকবে, কিন্তু প্রকৃত দাম্পত্যসুখ ঘটবে না।
৪. শত্রু যোনি— যদি পাত্র ও পাত্রির ‘যোনি’ পরস্পরের প্রতি শত্রুভাবাপন্ন হয়, তা হলে সেই বিবাহ না-হওয়াই বাঞ্ছনীয়। অর্থাৎ ব্যাঘ্রের সঙ্গে মেষের, সিংহের সঙ্গে মৃগের বিবাহ না-হওয়াই কাঙ্ক্ষিত।
৫. মহাশত্রু যোনি— যদি পাত্র ও পাত্রির ‘যোনি’ চরম শত্রুভাবাপন্ন হয়, তা হলে সেই বিবাহ অত্যন্ত অশুভ, যেমন সর্প ও নকুল।

পাত্র পাত্রীর জন্ম নত্র অনুযায়ী ব্যাঘ্র, সিংহ, গরু, মহিষ, বিড়াল, ইদুর, সর্প প্রভৃতি যোনি নির্ধারন করা হয়। এখানে বাঘ-গরু, বিড়াল- ইদুর বিপরীত যোনি এদের মধ্যকার বিবাহ মিলনে অকালে স্ত্রী বিয়োগ বা অকাল বৈধব্যের প্রবনতা দেখা দেয়। এছাড়া স্বামী কর্তৃক স্ত্রী হত্যা ও স্ত্রী কর্তৃক স্বামী হত্যা পর্যন্ত ঘটতে পারে বিরূপ যোনিকুটের ফলে।

নক্ষত্র অনূযায়ী যোনির বিভাগ নিচে দেখানো হয়েছে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200716160516

Monday, July 13th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও গ্ৰহ মানুষের কল‍্যানে

জোতিষ ও গ্ৰহ মানুষের কল‍্যানে

শুভ সোমবার

আজকের প্রতিবেদন, গ্ৰহ, রত্ন,বীজমন্ত্র ও রন্তের শোধন।রাশির বীজমন্ত্র, গ্ৰহের বর্ণ ও পোশাক ভালো লাগলে শেয়ার ও কমেন্ট করুন।

রত্ন কিভাবে কাজ করে
প্রত্যক্ষভাবে = রঙ, রশ্মি, স্পর্শ, স্পন্দন ও দ্রব্যগুণ দ্বারা
পরোক্ষভাবে = দেহ-মন-চৈতন্যকে প্রভাবিত করে শুভকর্ম
প্রচেষ্টা দ্বারা আত্মবিশ্বাস ও আত্মবিকাশের মাধ্যমে।
রত্ন + কর্ম=সাফল্য
গ্রহ রত্ন ধারণ মন্ত্র

রবি চুনি ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায় নমঃ
চন্দ্র মুক্তো ঔঁ ঐঁ ক্লীং সোমায় নমঃ
মঙ্গল প্রবাল ঔঁ হূং শ্রীং মঙ্গলায় নমঃ
বুধ পান্না ঔঁ ঐং স্ত্রীং শ্রীং বুধায় নমঃ
বৃহঃ পোখরাজ ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে নমঃ
শুক্র হীরা ঔঁ হ্রীং শুক্রায় নমঃ
শনি নীলা ঔঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনেশ্চরায় নমঃ
রাহু গোমেদ ঔঁ ঐং হ্রীং রাহবে নমঃ
কেতু বৈদূর্য ঔঁ হ্রীং ঐং কেতবে নমঃ

রাশির বীজমন্ত্র

নিজ নিজ জন্মরাশি অনুযায়ী মন্ত্র জপ করলে সংসারে শান্তি বজায় থাকে। যে কোনও রোগ ব্যাধি থেকে মুক্ত থাকা যায় এবং সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ করা যায়। নিজ রাশির মন্ত্র প্রত্যহ ১০৮ বার জপ করা উচিত। স্নান করে।
দেখুন এতে কোন অর্থের খরচ নেই‌।

১। মেষ রাশির মন্ত্র - ওঁ হ্লীং শ্রী লক্ষ্মী নারায়ণয় নমঃ।
২। বৃষ রাশির মন্ত্র - ওঁ গোপালায় উত্তর ধ্বজায় নমঃ।
৩। মিথুন রাশির মন্ত্র - ওঁ ক্লীং কৃষ্ণায় নমঃ।
৪। কর্কট রাশির মন্ত্র - ওঁ হিরণ্যগর্ভায় অব্যক্ত রূপিণে নমঃ।
৫। সিংহ রাশির মন্ত্র - ওঁ ক্লীং ব্রহ্মণে জগদাধারায় নমঃ।
৬। কন্যা রাশির মন্ত্র - ওঁ নমো প্রীং পীতাম্বারায় নমঃ।
৭। তুলা রাশির মন্ত্র - ওঁ তত্ত্বনিরঞ্জনায় তারকরামায় নমঃ।
৮। বৃশ্চিক রাশির মন্ত্র - ওঁ নারায়ণায় সুরসিংহায় নমঃ।
৯। ধনু রাশির মন্ত্র - ওঁ শ্রীং দেবকৃষ্ণায় ঔর্দ্ধসপ্তায় নমঃ।
১০। মকর রাশির মন্ত্র - ওঁ শ্রীং বৎসলায় নমঃ।
১১। কুম্ভ রাশির মন্ত্র - ওঁ শ্রীং উপেন্দ্রায় অচ্যুতায় নমঃ।
১২। মীন রাশির মন্ত্র - ওঁ ক্লীং উদ্ধৃতায় উদ্ধারিণে নমঃ।
গ্ৰহের বর্ণ
রবি =১,বর্ণ লাল (জবা কুসুম)
চন্দ্র= ২,বর্ণ কালো
মঙ্গল =৯ ,গার লাল বা কালচে লাল।
বুধ=৫,বর্ণ সবুজ
ব্হস্পতি =৩ ,বর্ণ হলুদ
শুক্র =৬ ,বর্ণ সাদা
শনি =৮ ,বর্ণ নীল
রাহু = ৪,বর্ণ খয়েরি
কেতু =৭ ,বর্ণ ধূসর
এবার জানুন কোনো বার কোন প্রশাক পড়বেন।সমস্ত কাজে সফলতা আসবে।
গ্ৰহের পোশাক

রবিবার =লাল রঙের পোশাক।
সোমবার=কালো রঙের পোশাক।
মঙ্গলবার=গার লাল রঙের পোশাক।
বুধবার=সবুজ রঙের পোশাক‌।
বৃহস্পতিবার=হলুদ রঙের পোশাক।
শুক্রবার=সাদা রঙের পোশাক।
শনিবার =নীল রঙের পোশক

রত্ন শোধন কিভাবে করবেন
প্রচলিত রত্ন শোধন পদ্ধতিতে (ক্ষারজল, লেবুর রস,
গোমূত্র ) রত্নের দ্রব্যগুণ নষ্ট করে। ফলে রত্নের কার্য্য
ক্ষমতা হারায়। রত্ন শোধন করতে কেবলমাত্র :
(১) বিশুদ্ধ জলে কয়েক ফোঁটা কাঁচা গরুর দুধ ও যৎ
সামান্য সিদ্ধি গুড়ো মেশান। ওই জলে রত্নটি ডুবিয়ে
নিয়ে ধারণ করুন। সিদ্ধি গুঁড়ো পাড়ার দশকর্মদোকানে
পাবেন।
(২) দৈনিক ব্যবহারের সময় আঘাত, ঘর্ষণ, জারক তরল
( সাবান, সোডা, ক্ষার, ক্লিনার, অ্যাসিড) থেকে সাবধান
থাকুন।
(৩) কেবলমাত্র শুদ্ধ ধাতুতে রত্ন বাঁধিয়ে শুভ মু
হূর্তে
ধারণ করুন।
(৪) নারী ও পু
রুষ - সকলেই ডান হাতে, গলায় বা
বাহুতে রত্ন ধারণ করতে পারেন।
(৫) বই পড়ে, আন্দাজে বা নিজের ইচ্ছে মতো রত্ন ধারণ
করবেন না।
(৬) রত্ন প্রতিকারের জন্য সঠিক রত্ন, রত্নের সঠিক
গুণমান ও রত্নের সঠিক পরিমাণ বিচার করা যথেষ্ট
দক্ষতা, মু
নশিয়ানা ও অভিজ্ঞতার প্রয়োজন।
(৭) সর্বদা শাস্ত্রজ্ঞ ও অভিজ্ঞ জ্যোতিষীর পরামর্শ নিয়ে গ্ৰহরন্ত ধারন করবেন অন‍্যথ‍্যায় বীজমন্ত্র করবেন।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200713090936

Sunday, July 12th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে সুমুখ যোগাদি

জোতিষ শ্রাস্ত্রে সুমুখ যোগাদি

শুভ রবিবার
সুমুখ যোগাদি

১. জন্মকুণ্ডলীতে দ্বিতীয়পতি যদি কেন্দ্রস্থানে অবস্থিত হয় ও উক্ত কেন্দ্রস্থান দ্বিতীয়পতি যদি অবস্থিত হয় এবং উক্ত কেন্দ্র স্থান দ্বিতীয় পতি যদি শুভ গ্রহাদি কর্তৃক দৃষ্ট হয় বা শুভ গ্রহাদির সঙ্গে সহাবস্থান সম্মন্ধে আবদ্ধ হয় , তবে এই যোগ সূচিত হয় ।

২. জন্মকুণ্ডলীতে দ্বিতীয়পতি যদি কেন্দ্রস্থানে অবস্থিত হয় ও উক্ত কেন্দ্রস্থান দ্বিতীয়পতি উচ্চস্থান হওয়া আবশ্যক কেন্দ্রস্থানে ও উক্ত কেন্দ্রস্থানের অধিপতি ও শুভ নবংশগত হলে সুমুখ যোগ সূচিত হয়।


ফলাফল : এরূপ যোগে জাতক সুন্দর মুখশ্রী যুক্ত হয়।সুন্দর ব‍্যাবহার হয়।এরা প্রচণ্ড ক্রোধী হয়।

মন্তব্য: বাক্য বা বাচনভঙ্গি ,চোখ , মুখশ্রী ও মুখের অভিব্যক্তি লগ্নের দ্বিতীয় স্থান দ্বারা নির্ধারিত হয় থাকে। দ্বিতীয়পতি পাপগ্রহ দ্বারা দোষযুক্ত হলে -- গলার স্বর কর্কশ , দৃষ্টিশক্তি কম এবং মুখাবয়ব অসুন্দর হবে। অনেক সময় দেখা যায় অসুন্দর ব্যক্তির বাচনভঙ্গি ও দৃষ্টি মনোহর হয়।। আবার অনেক ক্ষেত্রে ঠিক এর উল্টোটা হয়।। তাই এই যোগ টির বিচারের সময় অন্যান্য শুভ ও অশুভ দিক বিচার করতে হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200712075105

Saturday, July 11th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও অপঘাতে মৃত্যু

জোতিষ ও অপঘাতে মৃত্যু

শুভ শনিবার

জোতিষ ও অপঘাতে মৃত্যু (পূনঃপ্রচার)

আজকের প্রতিবেদন টি খুব দরকারি ভালো লাগলে শেয়ার করুন।

জন্মালে মরতেই হয়; একথা ধ্রুব সত্য। কিন্তু অপঘাতে মৃত্যু কি কেউ চান? কিন্তু অপঘাতে মৃত্যু তো ঘটেই। এই মৃত্যু আমরা নিয়তি বলে মেনে নিই।

প্রায়ই সংবাদপত্রে, টিভিতে আমরা বিভিন্ন দুর্ঘটনা সম্পর্কে জানতে পারি। দুই বাসের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন কয়েকজন, ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন শতাধিক মানুষ, পথ দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু, বাসে আগুন ইত্যাদি দুর্ঘটনা প্রায়শই ঘটে চলেছে।

যে ধরনের গ্রহ যোগে দুর্ঘটনা হতে পারে তার আলোচনা শুরু করা যাক। প্রসঙ্গত অপঘাতে যখন মৃত্যু ঘটে সেটা আসে হঠাৎই, কাউকে জানিয়ে আসে না। আমাদের জীবনের সবকিছুই ক্ষণস্থায়ী, তা সে ভালই হোক বা মন্দ হোক।

জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে অগ্নি রাশি হল মেষ, সিংহ ও ধনু আর বায়ু রাশি হল মিথুন, তুলা ও কুম্ভ।

লগ্নপতি এবং অষ্টমপতি বায়ুকারক হইয়া যদি অগ্নি রাশিতে অবস্থান করে মঙ্গল ও রাহুর সহিত অশুভ সম্পর্ক জন্মকালীন স্থাপন করে থাকেন তাহলে অগ্নিসংক্রানত দুর্ঘটনায় আকস্মিক মৃত্যু ঘটতে পারে।

ওই সময়ে দশা-অন্তর্দশা অবশ্যই অগ্নি ও বায়ুর হতে হবে এবং দুর্বলতা থাকতেই হবে এবং বৃহস্পতির কৃপাদৃষ্টি থাকবে না।

শুধুমাত্র বৃহস্পতি এই অশুভযোগকে রোধ করতে পারেন। লগ্নে যদি মঙ্গল বা রাহু থাকেন এবং লগ্নপতি দুর্বল হয়ে অগ্নি রাশিতে এবং অষ্টমপতি দুর্বল হয়ে বায়ু রাশিতে থাকেন তাহলে হঠাৎ আকস্মিক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হতে পারে।

লগ্নভাব দুর্বল, লগ্নপতি দুর্বল বৃহস্পতির শুভদৃষ্টি নেই এবং অষ্টম ভাব ও অষ্টমপতি দুর্বল এবং দ্বিতীয় ও সপ্তমে পাপগ্রহ থাকলে জীবনের বহু আশা আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়না, অকাল মৃত্যু এসে তাকে গ্রাস করে।

অগ্নিরাশিতে অতিরিক্ত পাপ গ্রহের প্রভাবে অগ্নি সংক্রান্ত দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে।

বৃশ্চিক ও মকর লগ্ন বা রাশির পক্ষে রাহু মহামারক গ্রহ। রাহু যদি লগ্ন, দ্বিতীয় বা সপ্তম এ অবস্থান করে এদের অধিপতির সাথে অশুভ সম্পর্ক স্থাপন করেন তাহলে আকস্মিক অকাল মৃত্যু ঘটতে পারে।

উচ্চ স্থান থেকে পতন বা রাস্তাঘাটে অন্যমনস্কভাবে চলাফেরার জন্য দায়ী গ্রহ হল বুধ। বধু যদি জন্মকালীন লগ্নের দ্বিতীয়, তৃতীয় বা সপ্তমে দুর্বল থেকে অশুভ মঙ্গল বা রাহুর সাথে সম্পর্ক স্থাপন করেন তাহলে আকস্মিক পথ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে

মারক গ্রহের দশা-অন্তর্দশায় অপমৃত্যু ঘটতে পারে।অবশ্য মারক গ্রহ বিচার করা বেশ দুঃসাধ্য ব্যাপার এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। সাধারণ নিয়মে প্রতিটি লগ্নের মারক গ্রহ আছে। যেমন-
মেষ লগ্নের পক্ষে বুধ,যেহেতু তিনি লগ্নপতি মঙ্গলের শত্রু এবং লগ্নের তৃতীয় ও ষষ্ঠ পতি।
বৃষ লগ্নের পক্ষে চন্দ্র ও বৃহস্পতি। চন্দ্র ও বৃহস্পতি উভয়েই লগ্নপতি শুক্রের শত্রু এবং চন্দ্র লগ্নের তৃতীয়পতি এবং বৃহস্পতি অষ্টম ও একাদশপতি।
মিথুন লগ্নের পক্ষে ষষ্ঠপতি ও একাদশপতি মঙ্গল লগ্নপতি বুধের শত্রু এবং বিশেষ অশুভ গ্রহ। অনেকের মতে রবি ও অষ্টমপতি শনিকেও অশুভ গ্রহ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।কিন্তু আমার মতে শনি হল এই লগ্নের নবমপতি যা লগ্নপতি বুধ গ্রহের মিত্র এবং রবিও মিত্র। যদি শনি জন্মকালীন শুভ অবস্থায় থাকেন তাহলে কোন মতেই শনি মিথুন লগ্ন ক্ষেত্রে অশুভ গ্রহ হিসাবে গণ্য হবেন না।
কর্কট লগ্নের পক্ষে বুধ ও শনি কে মারক গ্রহ বলা হয়েছে। উভয়েরই চন্দ্রের সাথে শত্রুতার সম্পর্ক। শনির শত্রু চন্দ্র হলেও চন্দ্রের কোন শত্রু নেই। তবে শনি ও বুধ যদি জন্মকালীন বলবান ও শুভ হয়ে লগ্নপতির সাথে সুসম্পর্ক করেন তাহলে এরাও মারক হবেন না। তবে নানাভাবে বাধা দিতে পারেন।
সিংহ লগ্নের ক্ষেত্রে শুক্র ও চন্দ্র বিশেষ অশুভ গ্রহ, কারন এরা উভয়েই লগ্নপতির শত্রু।তবে জন্মকালীন লগ্নপতির সাথে শুভ সম্পর্ক হয়ে থাকলে এবং মারক লক্ষণ না থাকলে এরা মারক হবেন না।
কন্যা লগ্নের পক্ষে মঙ্গল, শনি ও অনেক সময় বৃহস্পতি বিশেষ অশুভ। মঙ্গল লগ্নপতি বুধের পরম শত্রু। শনি ষষ্ঠপতি।
তুলা লগ্নের ক্ষেত্রে তৃতীয় ও ষষ্ঠপতি বৃহস্পতি বিশেষ অশুভ এবং মঙ্গল দ্বিতীয় ও সপ্তমপতি মহামারক। এরা মারক লক্ষণাত্মক হয়ে দ্বিতীয় ও সপ্তমে অবস্থান করলে মারক হতে পারেন।
বৃশ্চিক লগ্নের ক্ষেত্রে শনি ও বুধ মারকের কাতরতা পেলে মহামারক হতে পারেন। এরা দুজনেই লগ্নপতি মঙ্গলের পরম শত্রু।
ধনু লগ্নের ক্ষেত্রে জন্মকালীন গ্রহাবস্থান দেখে মারক বিচার করতে হয়। অনেকে চন্দ্র ও শনিকে এই লগ্নের মারক হিসাবে গণ্য করেন।
মকর লগ্নের ক্ষেত্রে মঙ্গল প্রধান মারক গ্রহ। মঙ্গল লগ্নপতি শনির চিরশত্রু। বৃহস্পতি ও বুধ মারক লক্ষণ পেলে মারক হিসাবে গণ্য হবেন।
কুম্ভ লগ্নের ক্ষেত্রে মঙ্গল মারক গ্রহ। মঙ্গল লগ্নপতি বুধের শত্রু।
মীন লগ্নের ক্ষেত্রে শুক্রকে মারক বলা হয়। লগ্নপতি বৃহস্পতির সাথে শত্রুতার সম্পর্ক। অনেকে ষষ্ঠপতি হিসাবে রবিকেও মারক বলে থাকেন।
অপঘাতেে মৃত্যুর সময় দশা-অন্তর্দশায় মারক গ্রহের প্রভাব থাকবেই। যে গ্রহই মারক হোক তার সাথে অশুভ শনি, মঙ্গল ও রাহুর অশুভ প্রভাব থাকবেই।

ধ্বংসের কারক মঙ্গল তার সাথে মৃত্যুকারক শনি সঙ্গে ছায়াগ্রহ রাহুর প্রভাবে আকস্মিক তাণ্ডবলীলা যেমন ঘটতে পারে, তেমনি ঘটাতে পারে সুন্দর এক জীবনকে ধ্বংস করতে।

তবে জন্মকালীন শনি, মঙ্গল ও রাহু যদি শুভ হন এবং বলবান বৃহস্পতি ও বলবান শুক্রের সাথে থেকে বা সুসম্পর্ক করে থাকেন তাহলে অপঘাতেে মৃত্যু হবে না।
প্রতিকার

১)মহামৃত‍্যজ্ঞয় জপ বা কবচম
ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।। ১০ বার

বীজমন্ত্র ঔঁ জূসঃ স্বাহা ১০৮ বার

২)মহাসংকোট মোচন কবচম।

৩)বীজমন্ত্র :হূঁ হনুমতে রুদ্রাত্মকায় হূঁ ফট স্বাহা ১০৮ বার।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200711084702

Friday, July 10th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে রাশি ভিত্তিক প্রেম ও ভালোবাসা

জোতিষ শ্রাস্ত্রে রাশি ভিত্তিক প্রেম ও ভালোবাসা

শুভ শুক্তবার

কোন রাশিগুলি প্রেমের ক্ষেত্রে শুভ? দেখে নিন এর মধ্যে আপনার রাশি আছে কি না ?২য় অংশ

আমরা সাধারণত কথায় বলে থাকি, ভালবাসলেই হয় না; ভালবাসাটাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হয়। প্রেম, ভালবাসা এমন একটা জিনিস যা আঁকড়ে ধরে কেউ কেউ সারাজীবন কাটিয়ে দিতে পারে আবার কেউ কেউ ব্যর্থ হয়ে জীবনকে শেষও করে দিতে পারে। ভালবাসা শুধুমাত্র একটি আবেগ নয়; বরং আজীবন অভিজ্ঞতা। কখনও কখনও প্রেমিক-প্রেমিকা তাদের পবিত্র বন্ধন বজায় রাখতে অনেক লড়াই করে। কিন্তু, স্থায়ী সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে অনেকেই অসমর্থ হন। অনেকেই আবার একাধিক সম্পর্কেও জড়িয়ে যান
জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে, কিছু রাশিচক্রের ব্যক্তিরা তাদের প্রেমকে স্থায়ীভাবে টিকিয়ে রাখতে পারেন, তারা প্রেমের ক্ষেত্রে খুবই ভাগ্যবান এবং সেরা।গতকাল ৬ টি রাশি তুলে ধরেছি।আজকে বাকী রাশি লিখলাম।

১)কন্যা
এই রাশিচক্রের অধীনে জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তিরা তাদের স্থিতিশীল প্রকৃতির জন্য পরিচিত। এরা সম্পর্কের ক্ষেত্রে যেকোনও সময় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে পারে। আপনি যদি এদেরকে যথেষ্ট সময় প্রদান করেন তবে, এরাও মন প্রাণ দিয়ে আপনাকে ভালবাসবে।

২)ধনু
বৃহস্পতি দ্বারা চালিত এই রাশির ব্যক্তিরা তাদের বুদ্ধিগত বৈশিষ্ট্যের জন্য প্রশংসিত। এরা অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ করে এবং এরা ভালবাসার পথে সমস্ত বাধা কাটিয়ে উঠতে পারে। এরা কাউকে ভালবাসলে, তাকেই মন-প্রাণ দিয়ে ভালবাসে।

৩)কুম্ভ
এরা নেতৃত্ব দিতে ভালোবাসে এবং সঙ্গীর প্রতিও খেয়াল রাখে। ভালবাসার মানুষটিকে এরা মন-প্রাণ উজাড় করে ভালবাসে। সঠিক মানুষ পেলে এঁরা সম্পর্ককে আঁকড়ে ধরতে জানে।

৪)মিথুন রাশি : মিথুন অস্থির চঞ্চল রাশি। ফলে মিথুন রাশির জাতক জাতিকারা সহজেই মিথুন তুলা ও কুম্ভ রাশির সাথে দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে। তবে প্রেম ও প্রেমের সফল পরিনতির জন্য তা শুভ নয়। মিথুন রাশির জাতক জাতিকা যদি প্রেমে সফলতা পেতে চান ও পছন্দের মানুষটির সাথে ঘর বাঁধতে চান। তাহলে অবশ্যই ধনু, মেষ ও সিংহ রাশির জাতক জাতিকাকে বেছে নিন। বৃষ, কন্যা ও মকর রাশির জাতক জাতিকার সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়ালে দেখবেন তিনি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ব্যার্থ হচ্ছেন ও তার অকল্পনিয় অজুহাতের কারনে সম্পর্কের ছেদ হয়ে যাবে।

৫)মকর রাশি: মকর রাশির জাতক জাতিকার সাথে মকর বৃষ ও কন্যা রাশির জাতক জাতিকাদের বন্ধুত্ব শুভ বলেই মানা হয়। এই বন্ধুত্ব প্রেমের দিকে গড়ালে তা খুব একটা ভালোও হয়না আবার খারাপও হয় না। তবে প্রেমে সফল হতে হলে ও প্রিয় জনকে নিয়ে ঘর বাঁধতে হলে অবশ্যই কর্কট, বৃশ্চিক ও মীন রাশির জাতক জাতিকার থেকে উত্তম আর হয় না। গৃহে সর্বদা আনন্দঘন পরিবেশ বজায় থাকবে। কিন্তু আপনার প্রিয়জন যদি হয়ে থাকেন মেষ সিংহ বা ধনুর জাতক জাতিকা তাহলে আপনাকে অবশ্যই ব্যার্থতার গ্লাণি মাথা পেতে নিতে প্রস্তুত থাকতে হবে।

৬)মীন রাশ : মীন রাশির জাতক জাতিকা সর্বদাই রহস্যময় আচরন করে থাকেন। সর্বদা মনের মাঝে অস্থিরতা বিরাজ করে। মীন রাশির জাতক জাতিকার সাথে মীন কর্কট ও বৃশ্চিক রাশির বন্ধুত্ব দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে। কিন্তু জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে এদের মধ্যে বিবাহোত্তর সম্পর্ক ভালো যায় না। মীন রাশির জাতক জাতিকার প্রেমে সফলতা পেতে হলে ও সুখি সুন্দর সংসার জীবন কামনা করলে অবশ্যই বৃষ,কন্যা মকর রাশির জাতক জাতিকার চেয়ে উত্তম আর কোনো রাশি নয়। আর আপনি যদি প্রেমে প্রতারিত না হতে চান ও সংসারে বিচ্ছেদ নামক যন্ত্রনা না ভোগ করতে চান তা হলে অবশ্যই মেষ সিংহ ও ধনু রাশির জাতক জাতিকাকে এড়িয়ে চলুন। তাহলেই জীবন সফল ও সার্থক হয়ে উঠবে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

।.



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200710072810

Thursday, July 9th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে প্রেম ও রাশি

জোতিষ শ্রাস্ত্রে প্রেম ও রাশি

শুভ বৃহস্পতিবার
প্রেমের জন্য আজকে ছয়টি রাশি নিয়ে আলোচনা করছি (পূনঃপ্রচার)

জ্যোতিষ শাস্ত্রে প্রেমে পড়ার বিষয়টিতে রাশির গুরুত্ব অপরিসীম। রাশির এ প্রভাবের জন্যই মানুষ দ্রুত প্রেমে পড়ে। প্রেমের বিষয়ে তারা বেশ আবেগপ্রবণও হন। প্রেমে পড়ে কি হয় এমন ছয়টি রাশি রাশি আজকে বলছি।
১) কর্কট : কর্কট রাশির মানুষরা নিজের পরিবার ও বন্ধুদের খুব বেশি গুরুত্ব দেন। যদি কারও কাছ থেকে এরা একটু ভালো ব্যবহার পান, তাহলে এরা তার প্রতি প্রতিশ্রুতি বদ্ধ হয়ে যায়। প্রেমের ক্ষেত্রেও তাই হয়। কর্কট রাশিকে চন্দ্র নিয়ন্ত্রণ করে, তাই এরা খুব স্পর্শকাতর হন।

২) মেষ : জ্যোতিষশাস্ত্র মতে মেষ রাশির মানুষ খুব তাড়াতাড়ি সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। এরা আবেগ ও মনের দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে সব কিছু বিচার বিবেচনা করতে চান। আবেগ বেশি থাকায় প্রেম জীবনে দ্রুত আসে।প্রেম ক্ষেত্রে এরা একাধিক বার প্রতারিত হয়।

৩) সিংহ : সিংহ রাশির মানুষ প্রেমের বিষয়ে শ্রেষ্ঠ। এরা অন্যদের আকর্ষণ করতে পারেন। এমনিতে সিংহ রাশি একটু আত্মকেন্দ্রিক হলেও হৃদয়ের দিকে নরমও বটে। তবে যারা এদের প্রতি যত্নশীল হন, এরা তাদের প্রতি খুব বিশ্বস্ত থাকেন।ভালোবাসা এর মানুষ কে সুখী রাখতে সব করে।

৪) তুলা : সর্বদা অন্যের সঙ্গ পাওয়ার আশা রাখেন তুলা রাশির মানুষ। এই রাশির মানুষও খুব দ্রুত প্রেমে পড়েন, তবে তুলা রাশির আকর্ষণীয় স্বভাবের জন্য অন্য রাশির মানুষরাও এদের প্রেমে খুব তাড়াতাড়ি পড়ে যান।

৫) বৃশ্চিক : বৃশ্চিক রাশির জাতক-জাতিকারা নিজেকে একটু লুকিয়ে রাখতে বেশি পছন্দ করেন। তবে অল্প সময়ের মধ্যে যদি কারও সঙ্গে শক্ত বন্ধন অনুভব করেন, তা হলে প্রেমের সিদ্ধান্ত খুব দ্রুত নিয়ে ফেলেন।

৬): বৃষ রাশি
বৃষ রাশির জাতিকারা খুবই আবেগপ্রবণ হন এবং আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, পাড়া-প্রতিবেশী সকলেই কমবেশি তাঁদেরকে ‘ব্যবহার’ করেন। অন্যের সমস্যা সমাধান করতে বৃষ রাশির জাতিকারা এতটাই ব্যস্ত থাকেন যে, খেয়ালই করেন না নিজের জীবনে কী-কী অমিমাংসিত সমস্যা রয়ে গেছে। দুঃখের বিষয় হল, লোকজন এঁদের নিজের মনের কথা খুলে বলে হালকা হয়ে চলে যান এবং ফিরেও তাকান না!প্রেম করে এরা সুখী হতে পারে না।
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200709070348

Wednesday, July 8th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে ইন্দ্রযোগ ও ইন্দ্রলুপ্তি যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে ইন্দ্রযোগ ও ইন্দ্রলুপ্তি যোগ

শুভ বুধবার
আজকে আমি আপনাদের জন্য দুটি অতি সুন্দর দুটি জোতিষিক যোগ তুলে ধরতে চাই, ভালো লাগলে শেয়ার ও কমেন্ট করবেন।

*** ইন্দ্রযোগ****

যদি পঞ্চমপতি এবং একাদশপতি স্থানে বিনিময় করে জন্মকুণ্ডলীতে অবস্থিত হয় এবং চন্দ্র পঞ্চমে অবস্থিত হয় । তবে ইন্দ্রযোগ সাধিত হবে।
ফলাফল
জাতক অত্যন্ত সাহসী, অত্যন্ত সুনামী, ও যশস্বী হবে। সম্রাট তুল্য সুখ, ক্ষমতা , ও সম্পদ ভোগ ৩৯-৪৯ বয়স পর্যন্ত।

মন্তব্য
এরা অধিকাংশই দীর্ঘায়ু হন না। এদের সর্বাধিক পরমায়ু ৬৫ বৎসর ।যীশুখ্রিষ্ট , ভগবান শঙ্কর এবং আলেকজান্ডার ---এই যোগ টির অন্যতম উদাহরণ

**** ইন্দ্রলুপ্তি যোগ****

পাপগ্রহের ক্ষেত্রে লগ্ন হবে অর্থাৎ লগ্নপতি পাপগ্রহ হবে ( রবি, মঙ্গল, বা শনি) অথবা ধনুরাশি বা tarus পাপগ্রহের দ্বারা পূর্ণদৃষ্টি হবে।

ফলাফল : জাতকের মাথায় টাক পড়বে।এবং অতিরিক্ত চালাক হবে।

প্রতিবিধান :

শ্রীগণেশের ১০৮ নাম
..............................
১) গণেশ ২) গণাধিপ ৩) গণ ৪) গণাগ্রহী ৫) গণাধ্যক্ষ ৬) গণেশ্বর ৭) গণনাথ ৮) গণদেবেশ্বর ৯) গণচলবাসী ১০) গণনায়ক ১১) গণরাজ ১২) গণকর্ত্তা ১৩) গণপতি ১৪) গজানন ১৫) গৌরীসুত ১৬) গজকর্ন ১৭) গজবক্ত্র ১৮) গজরাজ ১৯) গুহাগ্রজ ২০) গজমুখ ২১) সুমুখ ২২) বিঘ্নবিনাশন ২৩) বিঘ্নরাজ ২৪) বিঘ্নহারী ২৫) বিঘ্নবিনায়ক ২৬) বিঘ্নশাসক ২৭) লম্বকর্ণ ২৮) বিঘ্নেশ ২৯) বিঘ্নবিনাশক ৩০) বিঘ্নহর্ত্তা ৩১) মহাবল ৩২) হরপুত্র ৩৩) হেরম্ব ৩৪) স্থূলোদর ৩৫) মহোদর ৩৬) বিনায়ক ৩৭) মহাকায় ৩৮) প্রিয়ঙ্কর ৩৯) গণাধীশ ৪০) রুদ্রপ্রিয় ৪১) সুমুখ ৪২ ) কৃষ্ণপিঙ্গাক্ষ ৪৩) সুলেখক ৪৪) ভারতলেখক ৪৫) ভালচন্দ্র ৪৬) লম্বোদর ৪৭) মূষিকবাহন ৪৮) বজ্রতুণ্ড ৪৯) সদাদান ৫০) পাশহস্ত

৫১) শুভদাতা ৫২) সিদ্ধিপতি ৫৩) চতুর্ভুজ ৫৪) একদন্ত ৫৫) বিকট ৫৬) বুদ্ধিপতি ৫৭) সিদ্ধিসেনাগ্রজ ৫৮) সিদ্ধিদাতা ৫৯) সিদ্ধিবিনায়ক ৬০) সিদ্ধযোগী ৬১) হর্ষগ্রীবা ৬২) মহাবীর ৬৩) সিদ্ধিরূপ ৬৪) অপরাজিত ৬৪) বক্রতুণ্ড ৬৫) যজ্ঞসিদ্ধি ৬৬) বিঘ্নরাজেন্দ্র ৬৭) ধূম্রবর্ণ ৬৮) দিব্যাঙ্গ ৬৯) দানসিদ্ধি ৭০) কর্মসিদ্ধি ৭১) মোদকপ্রিয় ৭২) তপঃসিদ্ধি ৭৩) সর্ব্বসিদ্ধিদাতা ৭৪) সর্ব্বজ্ঞ ৭৫) স্বস্তিদ ৭৬) ঋদ্ধিদ ৭৭) ঋতজ্ঞান ৭৮) ঋতধাম ৭৯) ঋতম্ভরা ৮০) সত্যম ৮১) গুণাতীতম ৮২) পুরুষ ৮৩) ত্রিলোচন ৮৪) শুদ্ধাত্মা ৮৫) দ্বিমুখ ৮৬) ভক্তবৎসল ৮৭) শৈলসুতাসুত ৮৮) ঋতম ৮৯) অগ্রপূজ্য ৯০) বিশ্বনেত্র ৯১) শুভানন ৯২) সর্ব্বশুভঙ্কর ৯৩) বিকোটোদর ৯৪) দ্বৈমাতুর ৯৫) বরেণ্য ৯৬) ভর্গ ৯৭) অক্ষর ৯৮) বিরাটপতি ৯৯) ব্রহ্মবর্চ্চস ১০০) ব্রহ্মভূয়

১০১) ব্রহ্মযোগ ১০২) গণশ্রেষ্ঠ ১০৩) সুব্রক্ষণ্যাগ্রজ ১০৪) প্রণব ১০৫) অদ্বৈতস্বরূপ ১০৬) অষ্টবিনায়ক ১০৭) জ্যোর্তিস্বরূপ ও ১০৮) প্রমোদ ।
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200708081205

Tuesday, July 7th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গৃহহীন যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গৃহহীন যোগ

শুভ মঙ্গলবার
জন্ম কুন্ডলী তে গৃহহীন যোগ

জন্ম ছকে রবি ও শুক্র কাছাকাছি ডিগ্রিতে বা একই নক্ষত্রে একত্রে অবস্থান করলে দারিদ্র‍্য যোগ তৈরি হয়। জাতককে সারা জীবন দারিদ্র‍্য যন্ত্রনায় ভুগতে হয়। এ ছাড়া লগ্নের দশমে, রবির একাদশে, চন্দ্রের অষ্টমে কোনো গ্রহ না থাকলে ও দারিদ্র্যের জন্যে গৃহহীন যোগ সূচিত হয়।

যদি ২ য় এবং ১১শ গৃহের অধিপতি একসাথে বা একাকী ৬ ষ্ঠ, ৮ ষ্ঠ বা ১২শ ঘরে অবস্থান করে। ২য় বা ১১শ ঘরের অধিপতি নীচস্থ হয়। ২য় বা ১১শ ঘরের অধিপতি অশুভ গ্রহের সঙ্গে অবস্থান করছে। কোনো নীচস্থ গ্রহ ২য় বা ১১শ ঘরে অবস্থান করছে। ফলাফল: এটি একটি দুর্ভাগ্যজনক দারিদ্র‍্য যোগ ও ছন্নছাড়া যোগ কুন্ডলী তে তৈয়ারী হয়।

অর্থাৎ শুক্র, শনি ও রবি এই তিন গ্রহ একত্রে যুক্ত থাকলে এমন দারিদ্র যোগ হয় যে সমুদ্রও শুষ্ক হয়ে যায়।এদের শ্রীঘ্রই ঘর বাড়ি হারাতে হয় ও ঋনী হয়ে যায়।আবার রবি ,বৃহস্পতি ,ও কেতু বৃশ্চিক ,ধনু,মকর,ও কর্কট রাশিতে একত্রে থাকলে কুন্ডলী তে শ্রী হীন যোগ ও ছন্নছাড়া যোগ সূচিত হয়।এদের জীবন ভীষণ উৎশৃঙ্গল হয়।

আমি আমার পেশাগত অভিজ্ঞতার আলোকে আলোচ্য বিষয়ের অবতারনা করলাম। আশা করি আমার পাঠক গন বিচার করবেন।ভালো লাগলে লাইক ও শেয়ার করতে পারেন।

প্রতিকার

শনি
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়। জপ সংখ্যা – ১০৮ বার সন্ধ্যায় নীল রঙের পোশাক পরে।
গায়ত্রী– ওঁ সূর্যপুত্রায় বিদ্মহে মৃত্যুরূপায় ধীমহিঃ তন্নঃ সৌরিঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ নীলাঞ্জনসমাভাসং রবিপুত্রং যমাগ্রজম্। ছায়ায়া গর্ভসম্ভূতং তং নমামি শনৈশ্চরম্॥
ইষ্টদেবতা – দক্ষিণকালিকা।
ধারণরত্ন – নীলা, ধূপ – কৃষ্ণাগুরু, বার – শনিবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200707115559

Monday, July 6th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

বাস্তু মেনে ঋনমুক্তি

বাস্তু মেনে ঋনমুক্তি

শুভ সোমবার

বাস্তু শাস্ত্র অনুযায়ী এই নিয়ম গুলি মেনে চললেই হবে ঋণ মুক্ত

জীবনে সুখ শান্তি পাওয়া সকলেরই কাম্য। কিন্তু এটা সকলকেই বুঝতে হবে যে, সুখ শান্তি নিজে থেকে আসে না। সকাল থেকে সারাদিন কিছু নিয়মের মাধ্যমে সংসারে সুখ আনতে হয়। যদি সংসারে আর্থিক সমস্যা থাকে বা ঋণের বোঝা অতিরিক্ত হয়, তা হলে এই সকল বাস্তু নিয়মগুলো মেনে চলতে হবে। এর থেকেই হবে ঋণ মুক্তি। অতিরিক্ত ঋণ মানুষের জীবনে অভিশাপের মতো

জন্ম ছকে রবি ও শুক্র কাছাকাছি ডিগ্রিতে একত্রে অবস্থান করলে দারিদ্র যোগ তৈরি হয়। জাতককে সারা জীবন দারিদ্র যন্ত্রনায় ভুগতে হয়।এ ছাড়া লগ্নের দশমে, রবির একাদশে, চন্দ্র্রেও অষ্টমে কোনো গ্রহ না থাকলে ও দ্ররিদ্র ওঋন যোগ হয়।

ঋণ মুক্তির সহজ কিছু নিয়ম—

• প্রথমেই মনে রাখতে হবে, যদি রাশি চক্রে ঋণ যোগ বা দারিদ্র যোগ থাকে, তা হলে খুব তাড়াতাড়ি প্রতিকারের বিশেষ প্রয়োজন।

১)বাড়িঘর নিয়মিত পরিষ্কার পরিছন্ন করতে হবে

২)শাস্ত্র অনুযায়ী মনে করা হয়, যিনি নিজেকে ও ঘরবাড়ি নিয়মিত পরিষ্কার করেন, সৌভাগ্য সব সময় তাঁর সঙ্গে থাকে।

৩)সূর্যাস্ত হওয়ার পর ঘরবাড়ি পরিষ্কার করা উচিত নয়। এতে আর্থিক পরিস্থিতি খারাপ হয় ও নেগেটিভ এনার্জি বৃদ্ধি পায়।

৪)অনেক মহিলাই সব কাজ কর্ম করার পর স্নান করেন। এই নিয়ম একেবারে বাস্তু বিরুদ্ধ। মহিলাদের সকালবেলায় স্নান সেরে নেওয়া উচিত। এতে সংসারে শীঘ্র উন্নতি হয়।

৫)সারা বছর অন্তত যে কোনও একটি পূর্ণিমায় নারায়ণ পুজো করা আবশ্যক।

৬)বাড়ির পূর্বদিকে সুগন্ধী ফুল গাছ লাগাতে হবে।

৭)সংসারে জগরা বিবাদ করা বন্ধ করতে হবে।

৮)বুঝে খরচ করার সঙ্গে সঙ্গে এই নিয়মগুলো মেনে চললে সংসার হবে মঙ্গলময় এবং সংসারে আর্থিক উন্নতি ও ঋণ মুক্তি ঘটবে খুব তাড়াতাড়ি।

৯)স্বামী - স্ত্রী-সন্তানের সঙ্গে একটা মধুর বন্ধন প্রয়োজন‌।
১০)ম্লেচ্ছ তা সংসারের অভিশাপ ,এতে দূর করতে পারলে অবশ্যই আর্থিক উন্নতি হবেই হবে।

প্রতিবিধান :

সূর্য্য
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্য্যায়। জপ সংখ্যা – ৬০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভাস্করায় বিদ্মহে মহাতেজায় ধীমহিঃ তন্নঃ সূর্যঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ জবাকুসুমসংকাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্। ধ্বান্ত্যারিং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোঽস্মি দিবাকরম্॥
ইষ্টদেবতা – মাতঙ্গী।
ধারণরত্ন – চুনী, ধূপ – গুগগুল, বার – রবিবার, প্রশস্ত সময় – সকাল৬.০৪- ১০ টা পর্যন্ত।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200706090055

Sunday, July 5th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গৃহ নির্মাণ যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গৃহ নির্মাণ যোগ

শুভ রবিবার
জোতিষ শ্রাস্ত্রে গৃহ নির্মাণ যোগ

জেনে নেওয়া যাক কী জাতীয় যোগ থাকলে নিজের বাড়ি লাভ হয় বা তৈরি করা যেতে পারে—

১) কেন্দ্র স্থান, ত্রিকোণ স্থান, চতুর্থ স্থান এবং চতুর্থ পতি একাদশ পতি বলবান হতে হবে।

২) মঙ্গল (ভূমির কারক) বলবান হতে হবে। শুভ হতে হবে।পাপ ও শত্রুগ্ৰহের সঙ্গে যুক্ত হয়া যাবে না‌।
৩) ভবন সুখ প্রাপ্তির জন্য লগ্ন এবং লগ্নাধিপতি বলবান হতে হবে। তা না হল নিজ নির্মিত ভবন অন্যের হাতে চলে যাবে। এক্ষেত্রে বৃহস্পতি যেন রাহূ যুক্ত হয়ে লগ্নে না অবস্থান করে।

৪) নবম পতি, দশম পতি এবং একাদশ পতির সাহায্য প্রয়োজন।এদের শুভ নক্ষত্রে থাকা আবশ্যক।

৫) লগ্নাধিপতি চতুর্থে এবং চতুর্থ পতি লগ্নে থাকলে স্বঅর্জিত সুখদায়ক বাড়ি হয়।

৬) চতুর্থ পতি এবং কোনও শুভ গ্রহ কেন্দ্রে অথবা কোণে থাকলে উত্তম গৃহ যোগ থাকে।

৭) চতুর্থে চন্দ্র এবং শুক্র অথবা চতুর্থ স্থান যদি কোনও গ্রহের উচ্চ রাশি হয়, তবে সেই গ্রহ এবং চতুর্থপতি কেন্দ্র-কোণে থাকলে সুন্দর এবং বিশাল বাড়ি লাভ হয়।

৮) চতুর্থ পতি ও দশম পতি, চন্দ্র এবং শনি এক সঙ্গে থাকলে বিচিত্র গৃহযোগ।কিন্তু শনি রবি দ্ধারা পূর্ণ দৃষ্ট হয় তাহলে ঐ গৃহ বেহাত হয়।

৯) চতুর্থ পতি এবং দশম পতি, শনি এবং মঙ্গল এক সঙ্গে থাকলে বিভিন্ন প্রকার গৃহযোগ।

১০) চতুর্থ স্থান চর রাশি অথবা চতুর্থ পতি চর রাশিতে, চতুর্থ পতি শুভ গ্রহযুক্ত বা শুভ গ্রহদৃষ্ট হলে জাতকের কোনও গৃহই পছন্দ হয় না। একের পর এক বদলাতে থাকে। আবার এইগুলি যদি স্থির রাশিতে হয় তবে জাতকের স্থায়ী ঘর হয়।

১১) বর্তমানে কেতুকেও সম্পত্তি বিচার করার জন্য প্রয়োজন।কেতু মঙ্গল একসাথে থেকে রবি দ্ধারা পূর্ণ দৃষ্ট হলে গৃহ নির্মাণ যোগ সূচিত হবে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200705195136

Saturday, July 4th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

গুরুপূর্ণিমা ও জোতিষ

গুরুপূর্ণিমা ও জোতিষ

শুভ শনিবার

গুরুপূর্ণিমা ও জোতিষ (পূনঃপ্রচার)দয়া

করে কেউ কপি করবেন না।সকলেই পড়বেন আশা করি ভালো লাগবে।

আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা তিথিটি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গুরুপূর্ণিমা তাঁদের কাছে গুরুকে শ্রদ্ধা জানানোর দিন। গুরু শব্দটি সংস্কৃত, ‘গু’এবং ‘রু’ এই দুটি শব্দ দ্বারা গঠিত। গু শব্দের অর্থ অন্ধকার বা অজ্ঞতা এবং রু শব্দের অর্থ আলো। অর্থাৎ যিনি অন্ধকার থেকে আলোয় নিয়ে যান তিনিই গুরু। মনের অন্ধকারকে দূর করে শিষ্যকে আলোর পথ দেখান গুরু। কোনও কোনও সময় এই পূর্ণিমা শ্রাবণ মাসে পড়ে যায়৷

হিন্দুরা বিশ্বাস করে যখন জগৎ নিম্নমেধায় ভরে গিয়েছিল তখন এক আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা তিথিতে মহাভারত প্রণেতা এবং বেদ বিভাগ কর্তা মহর্ষি কৃষ্ণদ্বৈপায়ন ব্যাসদেব জন্মগ্রহণ৷ তিনি জন্মগ্রহণ করেন মুনি পরাশর ও মাতা সত্যবতীর ঘরে। মহর্ষি ব্যাসদেবের জন্মতিথি বলে এই পূর্ণিমাকে ব্যাস পূর্ণিমাও বলা হয়ে থাকে। তাই আদিগুরু হিসেবে তাঁর জন্মতিথিকে কেন্দ্র করে এই গুরুপূর্ণিমা সমাজে প্রসার লাভ করে। যদিও অপর এক মতে বলা হয়, ভগবান শিব এই তিথিতেই সপ্তর্ষিকে জ্ঞান প্রদান করেন। সেই ঘটনা থেকেই কালক্রমে গুরু প্রথার সৃষ্টি হয়েছিল৷

তবে এই দিনটি বৌদ্ধদের কাছেও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। এই পূর্ণিমাতেই ভগবান বুদ্ধদেব সর্বপ্রথম তাঁর পাঁচজন শিষ্যকে উপদেশ প্রদান করেন। এই ঘটনাকে স্মরণ করে এই গুরু পূর্ণিমা দিনটি পালন করে তারা। তাই এই দিনটি হিন্দুদের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিনে তারা তাদের আধ্যাত্মিক গুরুর পাশাপাশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আচার্য বা শিক্ষা গুরুদের উদ্দেশ্যে পূজা ও শ্রদ্ধার্ঘ নিবেদন করে। গুরুকে স্মরণ করেই শুরু হয় তাদের কর্মজীবনের পথচলা।

গুরু পূর্ণিমার সময়:

আগামী ৫ জুলাই গুরু পূর্ণিমা। ৪ জুলাই রাত ১১টা ৩৫ মিনিটে পূর্ণিমা শুরু হবে, শেষ হবে ৫ জুলাই ১০টা ১৬ মিনিটে। উল্লেখ্য ৫ জুলাই উপচ্ছায়া চন্দ্রগ্রহণ লাগছে।পূর্ণিমা পালন রবিবার।

গুরু পূর্ণিমার উপাসনা পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নিন

গুরু পূর্ণিমা উপাসনা সফল করতে সঠিক মুহুর্ত ও সঠিক উপাসনা অনুযায়ী করা বাধ্যতামূলক। এমন পরিস্থিতিতে কীভাবে গুরু পূর্ণিমার দিন আপনার গুরুদেবকে সন্তুষ্ট করবেন। গুরু পূর্ণিমার দিন, সূর্যোদয়ের আগে উঠে স্নান করতে এবং পরিষ্কার পোশাক পরতে পারেন। এর পরে, আপনার গুরুর আশীর্বাদ নিন। যদি কোনও কারণে এটি সম্ভব না হয় তবে আপনার ঈশ্বরের একটি ছবিতেই প্রণাম ও পুজো করুন। পুজোতে ফুল ফলাদি অর্পণ করুন, সাধ্য অনুসারে পুজোর আয়োজন করুন।ছাত্র ছাত্রীদের জ‍ন‍্য মা-বাবা কে প্রনাম করে ইশ্বর স্মরণ পূর্বক নিজ নিজ শিক্ষা গুরুকে প্রনাম করে লেখা পড়া শুরু করবে।

বীজমন্ত্র ১)ঔঁ ঐং সরস্বতৈ নমঃ ১০৮ বার
২)ঔঁ হ্রীং ঐং হ্রীং সরস্বতৈ নমঃ১০৮ বার প্রত‍্যেক ছাত্র-ছাত্রী করবে।

এর পরে, আপনার পূর্ণ বিশ্বাসের সঙ্গে পূজা করুন এবং প্রার্থনা করুন। এটি বিশ্বাস করা হয় যে এই দিনে, তাঁর গুরু (শিক্ষক) এর সঙ্গে, বাবা-মা, ভাই, কোনও বিশেষ ব্যক্তি, বাড়ির প্রবীণ প্রভৃতি জীবনের পাঠদানকারী বড়দের আশীর্বাদ নেওয়া উচিত। এর পরে, শেষ অবধি, এই দিনে বিশেষত আপনার গুরুর থেকে কোনও গুরুমন্ত্র গ্রহণ করুন এবং এটি আপনার জীবনে গ্রহণ করার এবং মেনে চলার চেষ্টা করুন।

শাস্ত্রে বলা হয়েছে—
গুরুর্ব্রহ্মা গুরুর্বিষ্ণু‚ গুরুর্দেবো মহেশ্বরঃ |

গুরু বা আচার্যকে সম্মান করার উদ্দেশ্যেই যে এই তিথির সূচনা হয়েছিল, তা নিশ্চিত ৷

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200704074709

Friday, July 3rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে মতিভ্রম যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে মতিভ্রম যোগ

শুভ শুক্তবার
*মতিভ্রম যোগাদি*

১. বৃহস্পতি লগ্নে এবং মঙ্গল লগ্নের সপ্তমে অবস্থিত হলে ----মতিভ্রম যোগ সূচিত হবে।

২. শনি লগ্নে অবস্থিত হলে ও মঙ্গল পঞ্চমে , সপ্তমে বা নবমে অবস্থিত হলে ----মতিভ্রম যোগ সূচিত হবে।

৩. ক্ষিয়মান চন্দ্রের সঙ্গে শনি লগ্নের দ্বাদশে অবস্থিত হলে মতিভ্রম যোগ সূচিত হবে।

৪. চন্দ্র এবং বুধ লগ্নের কেন্দ্রে অবস্থিত হয়ে অপর কোনো গ্রহের সঙ্গে যুক্ত বা অপর কোনো গ্রহ দ্বারা পূর্ণদৃষ্ট হলে মতিভ্রম যোগ সূচিত হবে।

৫) বূধ রাহূ একত্রে লগ্নের ৬ষ্ঠে থেকে কেতু দ্ধারা পূর্ণ দ্ষ্ট প্রাপ্ত হলে মতিভ্রম যোগ সূচিত হয়।

*ফলাফল* -১)-- এরূপ জাতক জাতীকা উন্মাদ হয় ।
২) ভূল ভাল সিদ্ধান্ত নিতে পারে।

*মন্তব্য* --- মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেললে --- উন্নতি লাভ করা স্বাভাবিক হবে না। উন্নতি বরং ব্যাহত হবে।

প্রতিবিধান:

বুধ
——-
মন্ত্র – ওঁ ঐং শ্রীং শ্রীং বুধায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১০৮বার।
গায়ত্রী– ওঁ সৌম্যরূপায় বিদ্মহে বাণেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ বুধঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ প্রিয়ঙ্গুকলিকাশ্যামং রূপেণাপ্রতিমং বুধম। সৌম্যং সর্বগুণোপেতং তং বুধং প্রণাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ষোড়োশী অথবা ত্রিপুরভৈরবী।
ধারণরত্ন – পান্না, ধূপ – সঘৃত দেবদারু, বার – বুধবার, প্রশস্ত সময় – বেলা ১২টা পর্যন্ত।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200703133055

Thursday, July 2nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও দূর্গা নামে বিপদ মুক্তি

জোতিষ ও দূর্গা নামে বিপদ মুক্তি

শুভ বৃহস্পতিবার

দূর্গা নামে বিপদ মুক্তি

https://youtu.be/z8EfNN82l8M ক্লিক করুন

-দারিদ্র্যে জর্জরিত? বা পারিবারিক কলহে রাতের ঘুম কেড়েছে?চলার পথে বাধা, তা হলে এই দুর্গা মন্ত্রীগুলি জপ করলে সমস্ত বিপত্তি দূর হবে। পরিবারে সুখের বাস হবে।

১)দারিদ্রতা এবং দুঃখ ইত্যাদি দূর করতে
দুর্গে স্মৃতা হরসি ভীতিমশেষজন্তোঃ স্বস্থৈঃ স্মৃতা মতিমতীব শুভাং দদাসি। দারিদ্র্যদুঃখভয়হারিণি কা ত্বদন্যা সর্বোপকারকরণায় সদার্দ্রচিত্তা।।

২)কলহ, অশান্তি দূর করে ভালোবাসা বৃদ্ধির জন্য
ঘাং ঘীং ঘূং ঘূর্জটে। পত্নী বাং বীং বূং বাগধীশ্বরী।। ক্রাং ক্রীং ক্রূং কালিকা দেবী। শাং শীং শূং মেং শুভং কুরু।।

৩)সুশীল এবং বিচার-বুদ্ধি সম্পন্ন স্ত্রীর প্রাপ্তির জন্য
পত্নীং মনোরমাং দেহি মনোবৃত্তানুসাপিণীম্। তারিণীং দুর্গসংসারসাগরস্। কুলোদ্ধবাম্।।

৪)কোনও বিপত্তির হাত থেকে বাঁচতে
শূলেন পাহি নো দেবী পাহি খড়গেন চাম্বিকো। ঘণ্টাস্বনেন নঃ পাহি চাপজ্যানিঃস্বনেন চ।।

৫)প্রসন্নতা প্রাপ্তির জন্য
প্রণতানাং প্রসীদ ত্বং দেবী বিশ্ববার্তিহারিণি। ত্রৈলোক্যবাসিনামীড্যে লোকানাং বরদা ভবা।

৬)বাধা বিপত্তি দূর করতে
‘শরণাগত দীনার্ত
পরিত্রাণ-পরায়ণে।
সর্বস্যার্তিহরে দেবী
নারায়ণী নমোহস্তুত

‘৭)আইনের সমস্যা বা সম্পত্তি নিয়ে সমস্যা হলে
সর্ব বাধা প্রশমনং
ত্রৈলোক্যস্যাখিলেশ্বরী।
এবমেব ত্বয়া কার্যমন্মদ
বৈরী বিনাশনম’।

৮)সৌভাগ্য লাভ ও সুস্থ থাকার জন্য-
‘দেহি সৌভাগ্যমারোগ্যং দেহি
দেবী পরং সুখম।
রুপং দেহি জয়ং দেহি
যশো দেহি দ্বিষো জহি’।

৯)বিদ্যালাভ ও কর্ম লাভের জন্য-

‘বিদ্যাবন্তং যশস্বন্তং
লক্ষীবন্তঞ্চ মাং কুরু।
রূপং দেহি জয়ং দেহি
যশো দেহি দ্বিষো জহি’।

১০)বিবাহের জন্য-

‘ভার্যাং মনোরমাং দেহি
মনোবৃত্ত্যনুসারিণীম্।
রূপং দেহি জয়ং দেহি
যশো দেহি দ্বিষো জহি’।

১১)জীবনে স্থিতিশীলতা আনার জন্য-

‘সৈব কালে মহামারী
সৈব সৃষ্টির্ভবত্যজা।
স্থিতিং করোতি ভূতানাং
সৈব কালে সনাতনী’।

১২)কর্মে উন্নতি ও কর্ম পাওয়ার জন্য

- জয়ন্তী মঙ্গলা কালী ভদ্রকালী কপালিনী | দুর্গা শিবা ক্ষমা ধাত্রী স্বাহা স্বধা নমোস্তু তে ||
বীজ মন্ত্র : ঔঁ দূং দূর্গে দূর্গে রক্ষীনী স্বাহা হ্রীং দূর্গায় নমঃ

১৩)সব কাজে সাফল্য ও বিপদ থেকে মুক্তির জন্য -
‘ওঁ হ্রীং দুর্গে দুর্গে
রক্ষণী রক্ষণী স্বাহা’।
সারাদিনে যতক্ষণ পারবেন জপ করুন। এর কোনও নির্দিষ্ট সংখ্যা নেই। অধিক জপে অধিক ফল।তবে স্নান করে ১০৮ বার করবেন।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200702070046

Wednesday, July 1st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

প্রেম ভালোবাসা ও বিবাহ ,জোতিষ শ্রাস্ত্রে ৪র্থ পর্ব

প্রেম ভালোবাসা ও বিবাহ ,জোতিষ শ্রাস্ত্রে ৪র্থ পর্ব

শুভ বুধবার

প্রেম-ভালোবাসা বিবাহ ও জোতিষ ৪র্থ পর্ব
সকলের জন্য আজকের এই প্রতিবেদন ,আশা করি ভালো লাগবে।

জ্যোতিষশাশ্ত্রে প্রেম ঘটিত বিবাহ বা অসবর্ণ বিবাহ সম্বন্ধে বোঝা অত্যন্ত কঠিন কাজ।

প্রেম ঘটিত বিবাহে ছেলে এবং মেয়ে একে অপরের প্রেমে পড়ে ও বিবাহের সিদ্ধান্ত নেয়। আমার বিবাহ সম্পর্কিত পরামর্শ দেওয়ার সময়ে অনেক মানুষ মাঝে মধ্যে জিজ্ঞাসা করেছেন যে তার প্রেম ঘটিত বিবাহ হবে না সম্বন্ধ করে বিবাহ হবে এবং কুন্ডলীতে প্রেম ঘটিত বিবাহের সম্ভাবনা ইত্যাদি।আমি আমার জোতিষিক জীবনে এ নিয়ে অনেক কাজ করেছি ।অনেক প্রতিবেদন ও লিখেছি, আসুন জেনে নিই খুব সহজেই।


জ্যোতিষশাশ্ত্রে প্রেম ঘটিত বিবাহের জন্য দায়ী স্থান ও গ্রহ সমূহ

মূলত প্রেম এবং বিবাহ বিচার করার সময় আমাদের প্রাথমিকভাবে ৪টি স্থান বিবেচনা করতে হবে, যথা- ৭ম স্থান, ৫ম স্থান, ৮ম স্থান এবং ১১তম স্থান। যে রাশি গুলি আমাদের লক্ষ্য করা প্রয়োজন সেগুলো হল বৃশ্চিক, মিথুন এবং মীন রাশি। প্রেম ঘটিত বিবাহের জন্য দায়ী গ্রহ গুলি হল মঙ্গল, শুক্র, রাহু, চন্দ্র এবং বুধ। কুষ্টিতে প্রেম ঘটিত বিবাহ গণনা করার সময় এই গ্রহ গুলি ও তাদের সংযোগ ভালো করে পরীক্ষা করা উচিৎ।

এখন একের পর এক স্থান এবং গ্রহ গুলির ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করা যাক।

৭ম স্থান হল সম্পর্কের স্থান। সমস্ত ধরণের সম্পর্ক যেমন- বৈবাহিক সঙ্গী, যৌন সঙ্গী, প্রেম সঙ্গী প্রভৃতির ক্ষেত্রে এই স্থান গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমাদের বিবাহ এবং বৈবাহিক জীবনকেও সূচিত করে। সুতরাং জ্যোতিষশাশ্ত্রে প্রেম ঘটিত বিবাহ বিচার করার সময় এটি হল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এই স্থান এবং ৫ম পতির আশীর্বাদ/কৃপা ব্যতীত বিবাহ এবং সম্পর্কে সুখপ্রাপ্তি সম্ভব নয়।

৫ম স্থান প্রেম ঘটিত বিষয়/ব্যাপার কে সূচিত করে। সুতরাং প্রেম ঘটিত বিবাহ গণনা করার ক্ষেত্রে এটি হল প্রাথমিক স্থান। প্রেম ঘটিত বিবাহের ক্ষেত্রে ৫ম স্থানের আংশিক জড়িত/অন্তর্ভুক্ত থাকা বাঞ্ছনীয়।

৮ম স্থান হল শারীরিক ঘনিষ্ঠতা, যৌন তৃপ্তি প্রভৃতির সূচক। এটি গোপন এবং লুক্কায়িত বিষয়কেও সূচিত করে। যদিও কুষ্টিতে প্রেম ঘটিত বিবাহ গণনার ক্ষেত্রে এই স্থানের হয়তো কোনো প্রত্যক্ষ/সরাসরি প্রভাব থাকে না তবুও এটি প্রেম ও সম্পর্কের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

১১তম স্থান হল প্রাপ্তি, বাসনা ও বন্ধুদের স্থান।
এখানে বিচার্য বিষয় আর্থিক দিক এটার অবস্থান মন্দ হলে বিবাহ প্রেম ঘটিত হলেও টেকে না।

গ্ৰহ সমূহ

শুক্র : প্রেম, ভালোবাসা এবং সমস্ত সুন্দর বিষয়ের গ্রহ হল শুক্র। যদি আপনি শুক্রের কৃপালাভ না করেন তবে আপনি কোনো তৃপ্তি উপভোগ করতে পারবেন না। প্রেম, ভালোবাসা, বিবাহের ক্ষেত্রে এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গ্রহ। এটি তুলা রাশিকে অধিকার করে যা প্রাকৃতিক রাশির ৭ম স্থান। সুতরাং এটি বিবাহের প্রাকৃতিক সূচক। পুরুষের কুষ্টির ক্ষেত্রে এটি স্ত্রীকেও সূচিত করে। তাই এটি কুষ্টিতে প্রেম ঘটিত বিবাহের জন্য সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ গ্রহ।

মঙ্গল হল শক্তি। মেয়েদের ক্ষেত্রে এটি পুরুষ বন্ধুকেও সূচিত করে। মঙ্গল হল আমাদের মধ্যেকার আবেগ বা তেজ। বৈদিক জ্যোতিষশাশ্ত্রের আরেকটি শাখা, নাড়ী জ্যোতিষশাশ্ত্রে মহিলাদের কুষ্টিতে এটি স্বামীরও সূচক।

রাহু হল অতৃপ্ত কামনা-বাসনার গ্রহ। যা কিছু প্রথাবিরুদ্ধ বা সামাজিক নিয়মবিরুদ্ধ তার গ্রহ হল রাহু। রাহু ব্যক্তিকে কামুক/বিলাসী করে তোলে এবং জীবনকে উপভোগ করবার আকাঙ্ক্ষা তৈরী করে। কুষ্টিতে প্রেম ঘটিত বিবাহের সম্পর্কে জানবার জন্য শুক্রের পরে সম্ভবতঃ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাহু পালন করে।

বুধ হল সবচেয়ে দুর্বোধ্য গ্রহ। বুধ হল রাজপুত্রের মতো। এটি সর্বদা হাসি, মজা ও উপভোগ করতে পছন্দ করে। এটি হল তারুণ্যের প্রাণশক্তি। নাড়ী জ্যোতিষশাশ্ত্রে এটি বিপরীত লিঙ্গের বন্ধুকেও সূচিত করে। সুতরাং প্রেম ঘটিত বিবাহ গণনার ক্ষেত্রে বুধও গুরুত্বপূর্ণ।

সর্বশেষ অথচ অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হল চন্দ্র। এটি মনের নিয়ন্ত্রক এবং প্রেম-ভালোবাসার ক্ষেত্রে মন হল সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রেম ঘটিত বিবাহের ক্ষেত্রে প্রেম-ভালোবাসার প্রতি আপনার আসক্তি/আগ্রহ থাকতে হবে। কিছু মানুষ এতটাই গম্ভীর বা রাশভারি এবং কর্মপ্রিয় হন যে তাদের পক্ষে প্রেমে পড়া খুব কঠিন/দুরূহ ব্যাপার। সেইজন্য এই ধরণের ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রেম ঘটিত বিবাহের সম্ভাবনাও অল্প।

জ্যোতিষশাশ্ত্রে প্রেম ঘটিত বিবাহ গণনার ক্ষেত্রে চন্দ্রের সাথে আবেগপ্রবণ এবং সংবেদনশীল রাশি গুলি একত্রিত হয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মিথুন, কর্কট, তুলা, বৃশ্চিক, কুম্ভ ও মীন প্রেমিকের কুষ্টিতে লক্ষ্যণীয় হয়। যদি আপনি এই রাশিগুলিতে চন্দ্র নিয়ে জন্মগ্রহণ করেন তবে আপনার ক্ষেত্রে সম্বন্ধ করে বিবাহের চাইতে প্রেম ঘটিত বিবাহের সম্ভাবনা বেশি।

তাহলে এখন জ্যোতিষশাশ্ত্রে প্রেম ঘটিত বিবাহের ইঙ্গিতবাহী নীতি গুলি আলোচনা করা যাক।

কুষ্টিতে প্রেম ঘটিত বিবাহ শনাক্ত করার নীতিসমূহ

১> যখন প্রেম-ভালোবাসার স্থান বিবাহের স্থানের সাথে সুস্পষ্ট সম্পর্ক স্থাপন করে তখন তা প্রেমিকের সঙ্গে বিবাহের সম্ভাবনার স্পষ্ট ইঙ্গিত। যদি ৫ম পতি ৭ম স্থানে অবস্থান করে বা ৫ম ও ৭ম পতি সংযুক্ত হয় বা ৫ম ও ৭ম পতি রাশি অথবা নক্ষত্র বিনিময় করে, কিংবা ৫ম ও ৭ম পতি পরস্পরের প্রতি দৃষ্টি দেয়, তাহলে তা জ্যোতিষশাশ্ত্রে প্রেম ঘটিত বিবাহের সুস্পষ্ট ইঙ্গিত। যদি ৫ম এবং ৭ম পতি ১১তম স্থানে মিলিত হন অথবা ১১তম পতিও এই সংযোগে যোগ দেন তখন তা পরিস্থিতিকে আরও জোরালো করে।

২> উপরে আমি বলেছি যে ৮ম স্থান হল যৌনতা ও শারীরিক ঘনিষ্ঠতার স্থান। যদি ৫ম স্থান ৮ম স্থানের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে যেমন ৫ম পতি ৮ম স্থানে অবস্থান করলে বা তার বিপরীত হলে অথবা ৫ম ও ৮ম পতি যুক্ত হলে বা পরস্পরের প্রতি দৃষ্টি দিলে এই ধরণের সম্পর্কে জড়িত থাকার প্রবল সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে এই সম্পর্ক গোপন থাকে। যদি সেখানে ৭ম স্থান বা তার পতির সঙ্গে সংযোগ না হয় তখন এই সম্পর্ক বিবাহে পরিণতি পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে।

৩> মঙ্গল-শুক্রের মধ্যে সংযোগ বা পারস্পরিক দৃষ্টি অথবা রাশি বা নক্ষত্র বিনিময় হল প্রেম-ভালোবাসার প্রতি আগ্রহ এবং আবেগের ইঙ্গিত। এটি আরও প্রভাবশালী হয় যদি এই সংযোগ নভমসা কুষ্টি বা মঙ্গল বা শুক্র বা মিথুন অথবা মীন রাশিতে ঘটে। ৫ম স্থানে শুক্রের উপস্থিতিও প্রেম ঘটিত বিবাহের ক্ষেত্রে একটি শুভ সংযোগ।

৪> জ্যোতিষশাশ্ত্রে রাহু-শুক্র সংযোগ হল প্রেম ঘটিত বিবাহ অথবা ভিন্ন জাতে বিবাহের শক্তিশালী সূচক। রাহু এমন একটি গ্রহ যা সমস্ত কিছুকেই শক্তি যোগায় বা বিবর্ধিত করে। সুতরাং যখন শুক্র রাহুর সংস্পর্শে আসে তখন এটি ব্যক্তির মধ্যে প্রেম ও ভালবাসাকে বৃদ্ধি করে, বিশেষত যদি রাহু কুন্ডলীতে ৭ম স্থানে অবস্থান করে। যখন রাহু-শুক্র সংযোগ তুলা, বৃশ্চিক, মীন, মিথুন প্রভৃতি রাশিতে অথবা ৫ম, ৭ম, ৮ম বা ২য় স্থানে উপস্থিত থাকে তখন প্রেম ঘটিত বিবাহের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।

৫> যদি কোনো কুষ্টিতে অরুধা লগ্ন এবং উপপদ লগ্নের সংযোগ ঘটে তখন এটিও জ্যোতিষশাশ্ত্রে প্রেম বিবাহের ইঙ্গিত।

৬> রাহু-চন্দ্র এবং চন্দ্র-বুধ সংযোগ হল প্রেম-ভালোবাসার ক্ষেত্রে আরও দুটি লাভজনক যোগ। এটি আরও স্পষ্ট হয় যখন যদি শুক্র এই সংযোগের সাথে যুক্ত হয় কিংবা গ্রহেরা চন্দ্র বা শুক্র অথবা রাহুর নক্ষত্রকে অধিকার করে থাকে।

৭> বুধ-শুক্র সংযোগ, বিশেষত মিথুন অথবা বৃশ্চিক রাশিতে প্রেম ঘটিত বিবাহ গণনার ক্ষেত্রে খুব তাৎপর্যপূর্ণ।
৮)শুক্র +চন্দ্র একত্রে তুলা বা বৃষ রাশিতে অবস্থান করলে প্রেম বিবাহ খুব ভালো হয়।

কিন্তু শুক্র নীচস্থ হওয়া উচিত নয়। বৈদিক জ্যোতিষশাশ্ত্রে নীচস্থ শুক্রকে প্রেম-ভালোবাসার জন্য খুব শুভ বলে গণ্য করা হয় না। ৬ষ্ঠ পতি বিচ্ছেদকে ইঙ্গিত করে। সুতরাং আপনার কুষ্টিতে ৫ম পতির ৬ষ্ঠ পতির সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করা বা ৬ষ্ঠ পতির নক্ষত্রে অবস্থান করা উচিৎ নয়। এটি প্রেম ঘটিত বিবাহের পক্ষে একটি শুভ ইঙ্গিত নয়।

বৈদিক জ্যোতিষশাশ্ত্র অনুযায়ী আমি প্রেম ঘটিত বিবাহের জন্য কিছু সহজ এবং কার্যকরী সংযোগ সম্পর্কে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করলাম। কুষ্টিতে প্রেম ঘটিত বিবাহের নীতি গুলি আরও ভালো করে বোঝার জন্য আপনি এই সংযোগ গুলি যেকোনো জন্ম কুষ্টিতে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।

বিবাহ হল একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। সুতরাং আপনার জন্ম কুষ্টিতে প্রেম ঘটিত বিবাহ ও সম্বন্ধ বিবাহের মধ্যে কোনটির সম্ভাবনা বেশি তার সম্পর্কে একটা ধারণা থাকা সর্বদাই ভালো। যদি আমরা জ্যোতিষশাশ্ত্রকে ব্যবহার করি তবে আমাদের জীবনের অনেক সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200701082939

Tuesday, June 30th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

প্রেম-ভালবাসা-বিবাহ ও যোটক বিচার

প্রেম-ভালবাসা-বিবাহ ও যোটক বিচার



প্রেম-ভালোবাসা -বিবাহ ও যোটক বিচার( ৩য় পর্ব)

বিবাহে পাপগ্রহের প্রভাব কি

দাম্পত্য সুখের ভিত্তি হ’ল স্বামী স্ত্রীর মধ্যে পারস্পরিক প্রেম-প্রীতি ভালবাসা-বোঝাপড়া। উভয়ের মনোবৃত্তির মিল হলে দাম্পত্য জীবনে সুখের অভাব ঘটার কথা নয়। সেই কারণেই বিখ্যাত অগলাস্তোত্রের প্রার্থনা –
'ভার্য্যাং মনোরমাং দেহি মনোবৃত্ত্যানুসারিণীম্।‘

নারীদের মনেও নিশ্চয়ই অনুরূপ প্রার্থনা জাগে।
কিন্তু বাস্তবে সকলের জীবনে এই প্রার্থনা পূরণ হয় না। বিবাহের, এমন কি প্রেমজ বিবাহের অনতিকাল পরেই ব্যক্তিত্বের সংঘাত বাধে। পতি ও পত্নীর মধ্যে মানসিক দূরত্ব সৃষ্টি হয় ও তা অনেক সময় উভয়ের মধ্যে দুস্তর ব্যবধানে পরিণত হয়, সুখের পরিবর্তে আসে অশান্তি, কোন কোন সময় বিচ্ছেদ।

বিবাহিত জীবনের সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন উত্তম পাত্র পাত্রীর মিলন। পাত্র পাত্রীর উত্তমমিলন বিচার করতে জ্যোতিষ শাস্ত্রে যোটক বিচার এক গুরুত্বপূর্ণ পথ।

যোটক বিচার বলতে ঠিক কি বুঝায় ?

বিবাহের পূর্বে বর ও কন্যার পরস্পরের জন্মরাশি, জন্মনক্ষত্র ও রাশ্যাধিপ গ্রহদি থেকে, যে শুভাশুভ ফল বিচার করা যায়, তাকেই যোটক বিচার বলে। যোটক বিচার অষ্টপ্রকারে বিভক্ত।
যোটক বিচার আট প্রকার কুট বা গুণের সমন্বয়- যথা বর্ণকুট, বশ্যকুট, তারাকুট, যোনিকুট, গ্রহমৈত্রীকুট, গণমৈত্রিকুট, রাশি কুট ও নাড়ীকুট ।

প্রতিটি কূটের একটি নির্দিষ্ট গুনমানের সংখ্যা থাকে যেমন বর্ণকুট1, বশ্যকুট2, তারাকুট3, যোনিকুট4, গ্রহমৈত্রীকুট5, গণমৈত্রিকুট6, রাশি কুট7 ও নাড়ীকুট8| এভাবে সবকটি কুটের সংখ্যা যোগ করলে গিয়ে দাড়ায় 36
এই ৩৬ গুণের মধ্যে মিলনে কত গুণ পাওয়া যাচ্ছে সেটাই মূল কথা।
এই বিষয়ে একটি কথা মনে রাখতে হবে ৩৬ গুণের মধ্যে ১৮ গুণের কম হলে তা যোটক মিলনে শুভ ফলপ্রদ হবে না।

১৮ গুণের বেশি হলে বিবাহিত জীবনে সুখ ও শান্তি লাভ সম্ভব।

34 থেকে 36 টি গুণের মিলন হলে তাকে 'রাজযোটক' বলে।

পূর্বে বর্ণিত অষ্টকুট নিয়ে সংক্ষিপ্ত আকারে কিছু তথ্য দেওয়া হল :-

1. বর্ণকুট :

বর্ণ কাকে বলে বা বর্ণ কি ?
জ্যোতিষশাস্ত্রে মেষ, বৃষ, মিথুন, ইত্যাদি যে বারোটি রাশি ব্যাবহার করা হয় তাদের বিপ্র, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শুদ্র বর্ণে বিভক্ত করা হয়েছে।যথা যে ব্যক্তিগনের জন্ম কর্কট, মীন, বা বৃশ্চিক রাশিতে তাঁদের বর্ণ বিপ্র। এইভাবে যাঁদের জন্ম সিংহ, তুলা বা ধনু রাশিতে তাঁদের বর্ণ ক্ষত্রিয়। যোটক বিচারের নিয়মে শুদ্র বর্ণের থেকে বৈশ্য বর্ণ শ্রেষ্ঠ, বৈশ্য বর্ণের থেকে ক্ষত্রিয় বর্ণ শ্রেষ্ঠ, আবার ক্ষত্রিয় বর্ণের থেকে বিপ্র বর্ণ শ্রেষ্ঠ।
বর্ণ ফলমে বলা হয়েছে যে-
"ক্ষাত্র-বিট্-শুদ্র-বিপ্রাঃ স্যুঃ ক্রমান্মেষাদি-রাশয়ঃ।
তত্র বর্ণাধিকা কন্যা নৈবোদ্বাহ্যা কদাচন" ।।
অর্থাৎ “বরের বর্ণাপেক্ষা কন্যার বর্ণ শ্রেষ্ঠ হলে, সেই কন্যাকে কদাচ বিবাহ করিবেনা”।

করলে কি হবে ?

" বর্ণশ্রেষ্ঠা তু যা নারী বর্ণহীনস্তু যাঃ পুমান।
বিবাহং যদি কুরব্বীত তস্য ভর্তা বিনশ্যতি "।।
উচ্চ বর্নের পাত্রীর সাথে নিম্ন বর্ণের পাত্রের বিবাহ অশুভ। এতে দাম্পত্য অসন্তোষ, অকাল বৈধব্য, শারীরিক অসুস্থতা, সন্তানের কারনে মনকষ্ট ভোগ করতে হয়।

2. বশ্যকূট্ :

“ মিথুন, কন্যা, তুলা, কুম্ভ, ও ধনুর পূর্বাদ্ধ, যদি বরের রাশি হয় এবং মেষ, বৃষ, কর্কট, ইত্যাদি যদি কন্যার রাশি হয় সেই কন্যা বরের বশীভূত হয়”।

এই ভাবে কয়েকটি জন্ম চান্দ্র রাশিকে অন্য কয়েকটি জন্ম চান্দ্র রাশির বশ্য ধরা হয়েছে এবং বিপরীতে বিপরীত ফল বলা হয়েছে।

"এবং বশ্যসমাযোগে দম্পত্যোঃ প্রীতিরূত্তমা।
বশ্যাভাবেহপি দম্পত্যো্রবিবাহঃ কলহ-প্রদঃ।।"

পাত্র ও পাত্রীর রাশি দ্বিপদ চতুস্পদ প্রভৃতি শক্র মিত্রের প্রভাবে দাম্পত্য জীবনে কলহ, বিবাদ, মামলা, মকদ্দমা এমনকি দাম্পত্য বিচ্ছেদ পর্যন্ত ঘটে যেতে পারে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে দ্বিতীয় বিবাহ ঘটায় বশ্যকুট বিচারের অশুভ প্রভাবের ফলে।

3. তারাকুট : পাত্র পাত্রীর জন্মনক্ষত্রের গরমিলের প্রভাবে বিবাহিত জীবনের সুখ, দুঃখ নির্ধারিত হয়ে থাকে। তারা কুটের শুভ প্রভাবে বিবাহের পর গৃহে ভাগ্যলক্ষ্মীর কৃপা বর্ষণ হয়, আর অশুভ প্রভাবে দাম্পত্য অসন্তোষ সহ দুঃখ, কষ্ট, শোক, জরা, ব্যাধি, দৈন্য ও দারিদ্র দশার কারণ হবেন।(বিপদ, প্রত্যরি, বধ তারা অশুভ। )

4. যোনিকুট : প্রত্যেক জাতক বা জাতিকাই নক্ষত্র অনুযায়ী কোনও না কোনও ‘যোনি’-তে অবস্থান করেন। সঠিক ‘যোনি বিচার’-ই সম্ভব করতে পারে সঠিক দাম্পত্য।
যোনি’গুলি যথাক্রমে— অশ্ব, গজ, মেষ, সর্প, শ্যেন, মার্জার, মূষিক, গো, মহিষ, ব্যাঘ্র, মৃগ, বানর, নকুল এবং সিংহ। এই পশুগুলির স্বভাব ও একে অন্যের প্রতি মনোভাবের নিরিখেই নির্ধারিত হয় ‘যোনি’-চরিত্র।
যোনি মিলন’ বিচারের আবার কিছু পন্থা রয়েছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে অকাল বৈধব্যের প্রবনতা দেখা দেয়। এছাড়া স্বামী কর্তৃক স্ত্রী হত্যা ও স্ত্রী কর্তৃক স্বামী হত্যা পর্যন্ত ঘটতে পারে বিরূপ যোনিকুটের ফলে।

5. গ্রহমৈত্রীকুট : পাত্র পাত্রীর রাশি অধিপতি গ্রহের শক্র মিত্রতার উপর নির্ভরশীল। মিত্রতার প্রভাবে বিবাহিত জীবন সুখ, সমৃদ্ধি, অর্থ, সম্মানে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে আর অশুভ প্রভাবে বিকলাঙ্গ শিশুর জন্ম ছাড়াও স্বামী স্ত্রীর দুর্ঘটনা জনিত অঙ্গপ্রতঙ্গ হানী সহ শেষ জীবন কোন প্রকারেই শুভকর হয় না।

6. গনকুট : জ্যোতিষ গণনায় যে সাতাশটি নক্ষত্রকে ধরা হয়েছে, তাদেরই ঐ তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। বর ও কন্যার জন্মনক্ষত্র থেকে গণ কূট বিচার করতে হয়।

স্বাতী, হস্তা, অনুরাধা, অশ্বিনী, ইত্যাদি নয়টি সত্ত্ব গুন বিশিষ্ট নক্ষত্রে বা জন্মকালীন চন্দ্রাশ্রিত নক্ষত্রে জন্মিলে দেবগন ও সত্ত্ব গুণী হয়।

পূর্বফল্গুনী, পূর্বাষাড়া, পূর্বভাদ্রপদ, ইত্যাদি নয়টি নক্ষত্রে বা জন্মকালীন চন্দ্রাশ্রিত নক্ষত্রে জন্মিলে নর গন হয়।

জ্যেষ্ঠা, মূলা, মঘা, ইত্যাদি নয়টি নক্ষত্রে বা জন্মকালীন চন্দ্রাশ্রিত নক্ষত্রে জন্মিলে রাক্ষস গণ হয়।এতো হল গণের পরিচয়।

এবারে বিচারটা কিভাবে হবে ?
“ স্বজাতৌ পরমা প্রীতিরমধ্যা দেব-মানুষে।
দেবাসুরে বৈরতা চ ম্রিত্যুরমানুষ-রাক্ষসে।।
রাক্ষসী চ যদা কন্যা মানুশ্চ বরো ভবেত।
তদা ম্রিত্যুরন দূরস্থো নির্ধনত্বমথাপি যা ” ।।

স্বাতী, হস্তা, অনুরাধা, অশ্বিনী, ইত্যাদি নক্ষত্রে জন্মালেই তার মধ্যে সত্ত্বগুণ থাকবে এবং সে দেবতুল্য মানুষ হবে।

একই ভাবে জ্যেষ্ঠা, মূলা, মঘা, ইত্যাদি নক্ষত্রে জন্মালে, সেই কন্যা যতই সুশীলা হোকনা কেন, বিনা দোষে তার রাক্ষস গণ হবে এবং তার মধ্যে তমগুণ থাকায় দেবগণের পাত্রের সঙ্গে তার কোন মতেই বিবাহ করা চলবে না।

বিয়ে হলে কি হবে ?

ভাল হবেনা। কলহাদি অশান্তি হবে। আর নর- রাক্ষসের বিবাহে কি হবে ?

“ অসুর- মনুজয়োশ্চেন্মৃত্যুমেব প্রদিষটা "।।

নরগণের পাত্রের সঙ্গে রাক্ষস গণের কন্যার বিবাহ হলে পাত্রের মৃত্যু হবে। অর্থাৎ রাক্ষসী কন্যা নর পাত্রকে খেয়ে ফেলবে। বিপরীত ক্ষেত্রে কোন প্রতিবন্ধকতা আসেনা।গনকুট এর শুভ মিলনের গুরুত্ব অপরিসীম।
গণ বিচারের ক্ষেত্রে কিছু ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্তও পাওয়া গেছে। ধরা যাক, একটি ছেলে ও মেয়ের বিয়ের আগে যোটক বিচার করানো হলো। তাতে অষ্টকূট বিচারে ৩৬ টি গুনের মধ্যে ২৮ টি গুন মিলে গেলো। দুজনের কেউই মাঙ্গলিক নন তবুও বাড়ির কূল পুরোহিত বিবাহে সম্মতি দিলো না। তার কারণ ছেলেটি রাক্ষস গণ ও মেয়েটি নরগণ। মেয়ের মা বাবার বক্তব্য রাক্ষস খেয়ে ফেলে মানুষকে। সচেতন হোন- কারন এটা সম্পূর্ণ অশাস্ত্রীয় ,

মহর্ষি গর্গ বলেছেন :

" রক্ষোগণো যদা পুংসাং কুমারী নৃগণো ভবেৎ। সদ্ভকূটম খগ-প্রীতির্যোনিশুদ্ধিঃ শুভস্তথা।।"

- অর্থাৎ পাত্র রাক্ষস গণ হোক আর পাত্রী নরগন হোক না কেন, উভয়েরই যদি নক্ষত্র, গ্রহ, রাশ্যাধিপতি, যোনীকূট ও ভকূট বিশুদ্ধ হয়, গ্রহ পরস্পর মিত্র বা একই হয় তাহলে বিবাহ জীবন সুখময় হয়।

মহর্ষি বশিষ্ঠ বলেছেন :

" গ্রহমৈত্রি রাশি বশ্যম সদ্ভকূটং ভবেৎ যদি। সদগনা ভাবজনিতো দোষ কো অপি ন বিদ্যতে।।"

7. রাশি কুট : পাত্র পাত্রীর জন্ম ছকের চন্দ্রের অবস্থান জনিত রাশির শুভ অশুভ প্রভাব দাম্পত্য জীবনে সর্বাধিক গুরুত্ব বহন করে। শুভ প্রভাবে শুভ ফল আর অশুভ প্রভাবে শোক, দুঃখ, দুর্দশা সহ দাম্পত্য জীবন বিষিয়ে তোলে।

মেষরাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল কন্যা ও বৃশ্চিক রাশির পাত্র/পাত্রী। শুভ হল কর্কট, সিংহ, ধনু ও মকররাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।
বৃষ রাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল তুলা ও ধনু রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল সিংহ, কন্যা, মকর ও কুম্ভ রাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।
মিথুনরাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল বৃশ্চিক ও মকর রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল কন্যা, তুলা, কুম্ভ ও মীন রাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মোটামুটি মধ্যম।

কর্কটরাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল ধনু ও কুম্ভ রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল তুলা, বৃশ্চিক, মীন ও মেষ রাশির। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।

সিংহরাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল মকর ও মীন রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল বৃশ্চিক, ধনু, মেষ ও বৃষ রাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।

কন্যারাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল মকর ও মেষ রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল ধনু ও বৃষ রাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম তথাপিও শুভই বলা যায়। এদের মধ্যকার বিবাহে তেমন অসুবিধা প্রায়ই হয়না।
তুলারাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল মীন ও বৃষ রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল মকর, কুম্ভ ও কর্কট রাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।

বৃশ্চিকরাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল মেষ ও বৃষ রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল কুম্ভ, মীন, কর্কট ও সিংহ রাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।

ধনুরাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল বৃষ ও কর্কট রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল মীন, মেষ, সিংহ ও কন্যা রাশির। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।

মকররাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল মিথুন ও সিংহ রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল মীন, মেষ, কন্যা, ও তুলারাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।
কুম্ভরাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল কর্কট, সিংহ ও কন্যা রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল বৃষ ও তুলা রাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।

মীনরাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল মেষ ও তুলা রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল মীন, কর্কট, কন্যা, বৃশ্চিক ও ধনু রাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।

এছাড়া শুভ যোটক হল পাত্রের রাশির পঞ্চমে পাত্রীর রাশি হলে। বিপরীত ভাবে পাত্রীর ক্ষেত্রেও ঠিক একই ফল প্রদান করবে। যেমন মেষের সাথে সিংহ, বৃষের সাথে কন্যা, মিথুনের সাথে তুলা, কর্কটের সাথে মীন, ধনুর সাথে মেষ, মকরের সাথে বৃষ, কুম্ভের সাথে মিথুন এবং মীনের সাথে কর্কট। জ্যোতিষ শাস্ত্রে এই যোগকে নবম-পঞ্চম নামে অভিহিত করা হয়। এছাড়া পাত্র পাত্রীর উভয়ের একই রাশি হলে যোটক বিচারে শুভ ফল প্রদান করে।

রাজযোটক :

কথায় বলে- “পুরুষের ভাগ্যে জন ও নারীভাগ্যে ধন”।তাই অনেক পাত্র পক্ষ সুলক্ষণা ভাগ্যবতী পত্রীর খোঁজ করেন যাতে সেই পাত্রীর ভাগ্যযোগে তার স্বামীর আর্থিক ও বৈষয়িক উন্নতি হয়।
জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে নর-নারীর মধ্যে মিলনে কোনও বাধা আছে কিনা সেটা পর্যবেক্ষণ করার জন্য যোটক বিচার করার প্রয়োজন হয়। জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে নর-নারীর মধ্যে যোটক বিচার করার সময় বিশেষ করে তিনটি বিষয় দেখার প্রয়োজন আছে।
প্রথমত - রাশির সঙ্গে রাশির মিলন।

দ্বিতীয়ত - অষ্ট-কূট বিচারের মাধ্যমেও গুণাগুণ সংক্রান্ত ব্যাপারে অবহিত হওয়া।
তৃতীয়ত - রাশিচক্রে বিবাহের স্থান এবং নর-নারী অর্থাৎ জাতক-জাতিকার আয়ু-স্থান এবং কোনও বিবাহ বিচ্ছেদ বা দুর্ঘটনা যোগ আছে কিনা তা জানা দরকার।

এছাড়াও অনেক প্রশ্ন থেকে যায়। যেমন সন্তান কেমন হবে, বিবাহের পরে ভাগ্য উন্নতি হবে কিনা, স্বভাব চরিত্র কেমন হবে, স্বাস্থ্য ভাল যাবে কিনা, বিবাহিত জীবনে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মিল হবে কিনা ইত্যাদি নানা প্রশ্নের মধ্য দিয়ে পাত্র বা পাত্রী নির্বাচন করা হয়। প্রয়োজন হলে শাস্ত্রীয় বিধি মতে বিবাহের পূর্বে তার প্রতিকার করা হয়।
জন্মকুণ্ডলী বিচার করা হয় লগ্ন ধরে। কিন্তু এখানে জন্ম লগ্ন অপেক্ষা চন্দ্র লগ্ন অর্থাত্ রাশি গুরুত্বপূর্ণ । কোন কোন রাশির সঙ্গে কোন কোন রাশির মিলন হতে পারে তা জানা দরকার। জাতক এবং জাতিকার যদি রাশি একই হয় তাহলে তা শুভ এবং রাজযোটক মিলন।

এছাড়াএ প্রজাপতির নির্বন্ধ যোগের উল্লেখ পাওয়া যায়, যাকে বিবাহ ক্ষেত্রে সর্বশ্রেষ্ঠ যোগ বলা হয়েছে । পাত্র পাত্রীর জন্ম ছকে এই যোগ থাকলে বিবাহিত জীবন ধন-ধান্যে, সম্পদ-সম্পত্তিতে, সন্তান-সন্তুতিতে পরিপূর্ণ ও আনন্দময় হয়ে ওঠে। এই যোগ বিবাহের ক্ষেত্রে বৈধব্য দশা, ভৌম দোষ সহ রাশি, লগ্ন, নক্ষত্র যাই হোক না কেন, কোন রূপ বিচারের প্রয়োজন পড়ে না। যোটক বিচারের অন্যান্য সাধারণ নিয়ম প্রজাপতির নির্বন্ধ যোগে প্রযোজ্য নয়।
অশুভ যোটক যেমন পাত্রের রাশির অষ্টমে পাত্রীর রাশি হলে সেই বিবাহ অবশ্যই সম্বন্ধ পরিত্যাগ করা উচিৎ,একে অরিষড়ষ্টক যোগ বলে ,যেমন - পাত্রের রাশি মেষ হলে তার অষ্টম রাশি বৃশ্চিক, বৃষের সাথে ধনু, মিথুনের সাথে মকর, কর্কটের সাথে কুম্ভ, সিংহের সাথে মীন, কন্যার সাথে মেষ, তুলার সাথে বৃষ, বৃশ্চিকের সাথে মিথুন, ধনুর সাথে কর্কট, মকরের সাথে সিংহ, কুম্ভের সাথে কন্যা, এবং মীনের সাথে তুলা।

বিপরীতে পাত্রীর রাশির ষষ্ঠ পাত্রের রাশি হলে সে বিবাহ অতিশয় শুভ ফল প্রদান করে , এই যোগকে মিত্রষড়ষ্টক যোগ বলে , যেমন - পাত্রীর রাশি মেষ আর পাত্রের রাশি কন্যা, বৃষের সাথে তুলা, মিথুনের সাথে বৃশ্চিক, কর্কটের সাথে ধনু, সিংহের সাথে মকর, কন্যার সাথে কুম্ভ, তুলার সাথে মীন, বৃশ্চিকের সাথে মেষ, ধনুর সাথে বৃষ, মকরের সাথে মিথুন, কুম্ভের সাথে কর্কট এবং মীনের সাথে সিংহ।

উদাহরণ স্বরূপ :

পাত্রের মেষ রাশি আর পাত্রীর কন্যা রাশি বা তুলা রাশির পাত্রের সহিত মীন রাশির পাত্রী যেন না হয়ে যায় তাহলে মহা সর্বনাশ ঘটে যাবে তাতে সন্দেহ নেই।
মনে রাখতে হবে মিত্রষড়ষ্টক যোগ উল্টো হলে বিপরীত ফল প্রদান করবেই করবে। (আবারও বলি পাত্রীর রাশির ষষ্ঠে পাত্রের রাশি হবে) এর বিপরীত যোগের বিবাহে স্বামী স্ত্রী হবে বিরুদ্ধ মতাবলম্বী, সুখের সংসারে নেমে আসবে দুঃসহ দুঃখ, বেদনা, বিচ্ছেদ ও বৈধব্যদশা। এই যোগের বিবাহ স্বয়ং দেবতাগনেরও পরিত্যাজ্য।

8. ত্রিনাড়ীকুট- ত্রিনাড়ীকুট বিচারের শুভ প্রভাবে সংসার সমাজ ও সভ্যতার শুভ যোগাযোগ তৈরী করে, দাম্পত্য জীবনে শান্তির সুবাতাস প্রবাহিত হয়। আর বিপরীত প্রভাবে অশান্তির তীব্র অনল জ্বলতে থাকে। বিবাহের পর সামাজিক কলহ, বিচ্ছেদ, একাকী জীবন যাপন, পিতামাতাসহ সংসারের আত্মীয় পরিজন ছেড়ে বনবাস বা বিদেশ বাস প্রভৃতি ঘটে, একমাত্র ত্রিনাড়ী কুটের অশুভ প্রভাবের ফলে।
ভৌম দোষ বা মাঙ্গলিক দোষ। পাত্রপাত্রীর জন্ম কুন্ডলীর লগ্নে, চতুর্থে, ষষ্ঠে, অষ্টমে এবং দ্বাদশে মঙ্গল অবস্থান করলে জ্যোতিষশাস্ত্রে একে ভৌম বা মাঙ্গলিক দোষ বলে। এই দোষ দাম্পত্য জীবনে বিদ্রোহ, ফাটল, অশান্তি, বিচ্ছেদ ছাড়াও পাত্রের ক্ষেত্রে বিপত্নীক এবং পাত্রীর ক্ষেত্রে বিবাহিত জীবনে স্বামীর অকাল জীবনাবসান এর ইঙ্গিত প্রদান করে। তাছাড়া এদের বিবাহিত জীবনে কোন এক সময়ে দাম্পত্য-অশান্তির মাত্রা এতটাই বৃদ্ধি পায় যা পাত্র/পাত্রীকে মৃত্যুতুল্য করে তোলে। এক কথায় উভয়েরই মনের মৃত্যু ঘটে যায়। তবে এই ভৌম বা মাঙ্গলিক দোষ পাত্র পাত্রীর উভয়ের জন্মকুন্ডলীতে থাকলে তাদের বিবাহিত জীবন সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধিতে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে এবং উভয়েই দীর্ঘায়ু লাভ করে ছাড়াও সমাজে মানব সভ্যতার অগ্রগতি সাধন করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে।
জন্ম কুণ্ডলীতে ১২টি করে ঘর থাকে। তার মধ্যে অন্তত ৫টি ঘরে মঙ্গলের অবস্থান একজনকে মাঙ্গলিক হিসেবে চিহ্নিত করে। তবে ভৌম দোষের কম-বেশি থাকে। যত কম ঘরে মঙ্গল অবস্থান করবে, তার প্রভাবও ততই কম হবে। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে মোট জনসংখ্যার ৪২ শতাংশই মাঙ্গলিক। লগ্ন, চতুর্থ, সপ্তম,অষ্টম, দ্বাদশ স্থানে মঙ্গলের অবস্থানকে মাঙ্গলিক দোষ বলাহয়। পুরুষের এই দোষ স্ত্রীর জন্য অশুভ এবং স্ত্রীর পক্ষে স্বামীর, ইহা পরীক্ষীত ও প্রমাণিত।

কোন জাতক বা জাতিকার কোষ্ঠী বিচারে আগেই যদি জানতে পারা যায় যে তার দাম্পত্য সুখের যোগ নেই, তা হলে তার বিবাহের আগে সতর্কতা অবলম্বন করা যেতে পারে এবং ঐ জাতক বা জাতিকার জন্য সম্ভাব্য পাত্রী বা পাত্রের কোষ্ঠী বিচার করে দেখা যেতে পারে যে সেই কোষ্ঠীতে দাম্পত্য সুখের সম্ভাবনা কি রকম। পাত্র বা পাত্রীর সাধারণভাবে জন্ম-কুন্ডলীতে লগ্নের সপ্তমভাব থেকে জায়া বা পতির বিচার করা হয়। সপ্তমভাবে যে যে গ্রহের যোগ বা দৃষ্টি, সপ্তমভাবপতি, সপ্তমভাবপতি যে যে রাশি ও নবাংশে অবস্থিত সেই সেই রাশি ও নবাংশের অধিপতি, সপ্তমভাব ও পত্নীর কারকগ্রহ শুক্র, শুক্র অবস্থিত রাশি হতে সপ্তম রাশাধিপতি – পতি-পত্নী ও বিবাহিত জীবনের উপর এই সকল গ্রহেরই প্রভাব আছে।
বিবাহিত জীবন বিষয়ে সপ্তমভাবের মত দ্বিতীয়ভাবও বিচার করতে হবে।কারণ, দ্বিতীয়ভাব কুটুম্বস্থান। বিবাহিত জীবনে সাফল্য বা অসাফল্যের পিছনে কুটুম্বদের ভূমিকা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ, পতি পত্নীর উভয় পক্ষেরই। সেই কারণেই বিবাহিত জীবনের জ্যোতিষিক অনুসন্ধানে ধনভাব/কুটুম্ব স্থান ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ, চতুর্থভাব (সুখ) এবং দ্বাদশ (শয্যা সুখ) ভাবেরও গুরুত্ব আছে।
রাহু ও কেতু ভিন্ন যে গ্রহের স্ফুটাংশ (রাশি ব্যতীত অংশ-কলাদি) সর্বাপেক্ষা কম, সেই গ্রহকেও জায়া কারক আখ্যা দেওয়া হয়। চর-কারকত্বে যে গ্রহ জায়া কারক হিসাবে নির্ণীত হবে, বিবাহিত জীবনে তারও প্রভাব আছে। স্থির-কারকত্বে শুক্র পত্নীকারক গ্রহ। সপ্তমভাবপতি ও সপ্তমপতির নবাংশপতি হতে পতির বিচার করতে হয়।
বিবাহোত্তর জীবনে সুখলাভের সম্ভাবনা বিষয়ে প্রাচীন জ্যোতিষ গ্রন্থাদিতে যা পত্নীসুখ বিষয়ে লিখিত, তা পতিসুখ সম্বন্ধেও প্রযোজ্য।
লগ্নের সপ্তমস্থান শুভ গ্রহের ক্ষেত্র এবং শুভগ্রহ দ্বারা যুক্ত বা দৃষ্ট হলে পত্নীসুখ ও শ্বশুর কুলোদ্ভব সুখ হয় এবং স্ত্রী রূপবতী গুণবতী হয়। বিপরীতে- বিপরীত ফল হয় অর্থাৎ সপ্তমস্থান পাপক্ষেত্র হয়ে পাপগ্রহযুক্ত বা দৃষ্ট হলে ঐ প্রকার সুখ হয় না। শুভাশুভ মিশগ্রহে মিশ্র ফল চিন্তনীয়।

লগ্নাপেক্ষা সপ্তমে বহু পাপগ্রহের অবস্থানে বহু স্ত্রী সত্ত্বেও স্বল্প সুখ এবং বহু শুভগ্রহের অবস্থানে একটি স্ত্রী হলেও বিশেষ সুখ হয়। পতির কুন্ডলীতে লগ্নপতি ও সপ্তমপতি যে গ্রহের ক্ষেত্রে ও নবাংশে অবস্থিত, সেই গ্রহের ক্ষেত্রে বা নবাংশে স্ত্রীর জন্ম হলে সেই পত্নী স্বামীর সুখদায়িনী হয়ে থাকে। পতির জন্মকুন্ডলীতে চন্দ্র যে রাশিতে অবস্থিত, সেই রাশির সপ্তমরাশিদর্শী গ্রহের বা তদরাশি স্থিত গ্রহের ক্ষেত্রে যদি স্ত্রীর জন্ম হয়, তাহা হলে সেই স্ত্রী পতিপ্রিয়া হয়।
নারীর জন্মকুন্ডলীতে দ্বিতীয়, সপ্তম ও দ্বাদশপতি বৃহস্পতি দৃষ্ট এবং কেন্দ্র কোনস্থ হলে, অথবা সপ্তমপতির দ্বিতীয়ে, সপ্তমে বা একাদশ স্থানে শুভ গ্রহের অবস্থানে জাতক/ জাতিকা স্ত্রী/ পতি পুত্র সুখে সুখী হয়।

চন্দ্র ও লগ্ন হতে সপ্তমভাব যদি নবমপতি বা স্বীয় পতি বা শুভগ্রহ যুক্ত/দৃষ্ট হয়, তাহা হলে সপ্তমভাবের শুভ হয় এবং সেক্ষেত্রে বিবাহিত জীবন সুখের হয়।

সপ্তমভাব যদি সমরাশি হয়, সেই রাশ্যাধিপতি ও শুক্র যদি সমরাশিস্থিত হয় এবং পঞ্চম ও সপ্তমভাবের অধিপতিদ্বয় বলবান হয় ও অস্তমিত না হয়, তাহা হলে স্ত্রীপুত্র সুখ হয়।

কোন নারীর জন্মকুন্ডলীতে যদি :

ক) লগ্ন বা লগ্নপতি ও চন্দ্র সমরাশিস্থিত এবং শুভগ্রহ যুক্ত, অথবা
খ) চন্দ্র, লগ্ন ও চতুর্থভাব যদি শুভ গ্রহ যুক্ত বা দৃষ্ট, বা
গ) লগ্নাপেক্ষা ত্রিকোণে (লগ্নে, পঞ্চমে, নবমে) শুভগ্রহেরা অবস্থিত, অথবা যদি সপ্তমভাব ও ঐ ভাব নবংশের অধিপতি শুভগ্রহ হয়, তাহা হলে সেই নারী গুণবতী ও সৌভাগ্যবতী হয়। পতিসুখ না পেলে সেই নারীকে সৌভাগ্যবতী বলা যাবে না, সুতরাং এই সকল যোগে পত্নী পতিসৌখ্যলাভ করে।

পত্নীর পতিপ্রিয়া হবার আরও কয়েকটা যোগ :

ক) লগ্ন সমরাশিতে এবং মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি ও শুক্র অতীব বলবান,
খ) লগ্নের নবাংশপতি শুভ গ্রহ
গ) লগ্নে শুক্র ও চন্দ্র বা বুধ ও চন্দ্র বা বুধ ও শুক্র অথবা শুভগ্রহ থাকলে,
ঘ) সপ্তমে একাধিক শুভগ্রহ বা পূর্ণচন্দ্র থাকলে,
ঙ) গুরু, শুক্র, বুধ ও চন্দ্র সকলেই লগ্নকে পূর্ণদৃষ্টি দিলে,
চ) লগ্ন থেকে কেন্দ্র কোণে বৃহস্পতি, বিশেষতঃ স্বগৃহে বা তুঙ্গ রাশিতে,
ছ) অষ্টমভাব থেকে নবমে এবং লগ্ন হতে নবমে শুধুমাত্র শুভ গ্রহের অবস্থান,
জ) লগ্ন ও রাশি শুধুমাত্র শুভগ্রহ দ্বারা দৃষ্ট।
দাম্পত্য সম্প্রীতি বা পতি-পত্নীর পরস্পর মিত্রতা-শত্রুতা বিষয়ে নানা যোগের উল্লেখ করার সময় অনেক সময় দাম্পত্যসুখের অভাবের যোগের কথাও বলা হয়েছে, তবে দাম্পত্য সুখের অভাব সম্পর্কে নির্দিষ্ট কিছু যোগ :

১) শুক্র অবস্থিত রাশি হতে সপ্তমে পাপগ্রহের অবস্থান বা শুক্র পাপযুক্ত,
২) চন্দ্র সপ্তমস্থ, সপ্তমপতি ব্যয়স্থ এবং শুক্র দুর্বল,
৩) দ্বাদশপতি লগ্নে বা সপ্তমে,
৪) ব্যয়াধিপ শত্রু নবাংশে নীচ নবাংশে, অষ্টমভাব-নবাংশে বা ষষ্ঠাষ্টমে স্থিত,
৫) শুক্রের ত্রিকোণে অর্থাৎ পঞ্চমে বা নবমে শনির অবস্থান,
৬) সপ্তমে শনির অবস্থান,
৭) সপ্তমপতি পাপ নবাংশে, বা নীচ নবাংশে,
৮) ক্রুর ষষ্ঠাংশে,
৯) শুক্র নীচ নবাংশে,
১০) সপ্তমপতি রবির রাশিতে অর্থাৎ সিংহে এবং রবি পাপগ্রহের রাশিতে বা নবাংশে এবং পাপগ্রহ যুক্ত/দৃষ্ট,
১১) চন্দ্রের রাশিতে সপ্তম পতি ও চন্দ্র পাপ নবাংশে,
১২) স্ত্রীজাতকের সপ্তমে বা অষ্টমে পাপগ্রহ, বিশেষতঃ সপ্তমে একাধিক দুর্বল পাপগ্রহের অবস্থান, অথবা সপ্তমে পাপগ্রহ দৃষ্ট রবি স্থিত হলে।

দাম্পত্য সুখ বিচারে পতি-পত্নীর মিত্রতা-বৈরিতা বিচার ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। বিবাহে পাত্র-পাত্রীর কোষ্ঠীর মিল দেখার জন্য প্রচলিত যে অষ্টকূট যোটক বিচার পদ্ধতি ঐ পদ্ধতির অষ্টকুটের অন্যতম কুট, বর ও কন্যার উভয়ের রাশির অধিপতির মিত্রতা, ভাবী স্বামী-স্ত্রীর মানসিক সৌখ্যের অন্যতম নির্ণায়ক হিসাবে গণ্য হতে পারে। তবে এ’ছাড়া উভয়ের চন্দ্রস্থিত নবাংশ পতিদ্বয়ের এবং উভয়ের চন্দ্রস্থিত রাশির অধিপতির দ্বয়ের যে যে নবাংশে অবস্থিত সেই নবাংশ পতিদ্বয়েরও মিত্র আছে কিনা দেখা প্রয়োজন, থাকলে ভাবী বর বধুর মানসিক সম্প্রীতি বুঝতে হবে, না থাকলে সম্প্রীতির অভাব বুঝতে হবে।

দাম্পত্য সুখ বা সুখের অভাব সম্বন্ধে নির্দিষ্ট কিছু যোগের উল্লেখ এই প্রবেন্ধে করা হল, তবে কোন দম্পতির জীবনে সুখ বিষয়ে সিদ্ধান্ত করার জন্য, শুধুমাত্র এই যোগগুলি বা এই ধরণের যোগের উপর সম্পূর্ণ নির্ভর করা যাবে না। উভয়ের কোষ্ঠীর সামুহিক মূল্যায়ন, যোগকারী গ্রহের এবং চন্দ্র ও শুক্রের বলাবল ও শুভাশুভত্ব বিবেচনা করতে হয় ।

কোন কোন রাশির সঙ্গে কোন কোন রাশির প্রেম বিবাহ শুভ অশুভ

মেষ রাশি (২১ মার্চ- ২০ এপ্রিল) : মেষ রাশির জাতক জাতিকাদের সাথে মেষ সিংহ ও ধনু রাশির জাতক জাতিকাদের মনের মিল খুব বেশি হয় বলে এদের মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্ক হয় চিরস্থায়ী। তবে এই বন্ধুত্ব থেকে যদি ভালোলাগা বা ভালোবাসা হয়ে যায় তা চিরস্থায়ী হয় না। কারন ভালোবাসার পরিনতি অর্থাৎ বিয়ের জন্য মেষের জাতক জাতিকাকে অবশ্যই তুলা কুম্ভ বা মিথুন রাশির জাতক জাতিকাকে বেছে নেওয়া উচিৎ। তাহলেই প্রেম হবে সার্থক ও পরিনতি হবে সুখি দাম্পত্য জীবন। মেষ রাশির জাতক জাতিকার কখনোই কর্কট, বৃশ্চিক বা মীন রাশির জাতক জাতিকাকে প্রেমিক প্রেমিকা হিসেবে গ্রহন করা শুভ নয়। তাতে প্রেমে বিচ্ছেদ হবার সম্ভাবনা প্রবল।

বৃষ রাশি ( ২১ এপ্রিল- ২০ মে) : বৃষ রাশির জাতক জাতিকার সাথে বৃষ কন্যা ও মকর রাশির জাতক জাতিকাদের মনের মিল অনেক বেশি বলে এদের বন্ধুত্ব দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে। তবে ভালোবাসা ও বিয়ের জন্য তা শুভ নয়। ভালোবেসে বিয়ের জন্য কর্কট বৃশ্চিক ও মীন রাশির জাতক জাতিকা উত্তম। তাহলে আপনার জীবন হবে সুখী ও সুন্দর। আর যদি আপনি মেষ ,সিংহ বা ধনু রাশির জাতক জাতিকাকে ভালোবেসে বিয়ের স্বপ্ন দেখেন তা হলে বলতে হবে আপনি ঠকতে যাচ্ছেন। আপনার প্রেমের পরিনতি শুভ নয়।

মিথুন রাশি (২১ মে - ২০ জুন) : মিথুন অস্থির চঞ্চল রাশি। ফলে মিথুন রাশির জাতক জাতিকারা সহজেই মিথুন তুলা ও কুম্ভ রাশির সাথে দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে। তবে প্রেম ও প্রেমের সফল পরিনতির জন্য তা শুভ নয়। মিথুন রাশির জাতক জাতিকা যদি প্রেমে সফলতা পেতে চান ও পছন্দের মানুষটির সাথে ঘর বাঁধতে চান। তাহলে অবশ্যই ধনু, মেষ ও সিংহ রাশির জাতক জাতিকাকে বেছে নিন। বৃষ, কন্যা ও মকর রাশির জাতক জাতিকার সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়ালে দেখবেন তিনি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ব্যার্থ হচ্ছেন ও তার অকল্পনিয় অজুহাতের কারনে সম্পর্কের ছেদ হয়ে যাবে।

কর্কট রাশি (২১ জুন- ২০ জুলাই) : কর্কট রাশির জাতক জাতিকার সাথে সব সময়ই কর্কট বৃশ্চিক ও মীন রাশির জাতক জাতিকার মনের মিল হয়ে থাকে। ফলে তাদের মধ্যে সহজেই বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। কিন্তু প্রেম ও প্রেমের শুভ পরিনতির জন্য তা ঠিক হবে না। কর্কট রাশির জাতক জাতিকাকে প্রেম করে বিয়ে করার জন্য অবশ্যই বৃষ কন্যা ও মকর রাশির জাতক জাতিকাকে বেছে নিতে হবে। তাহলেই জীবনে প্রেমের সঠিক পরিনতি ও ভালোবাসা উপলব্ধি করতে পারবেন। আর যদি ভালোবেসে কাঁদতে চান তাহলে মেষ সিংহ ও ধনুর জাতক জাতিকাকে প্রেমিক প্রেমিকা হিসেবে বেছে নিয়ে সারা জীবন ধরে কাঁদুন, কে বারন করেছে।

সিংহ রাশি (২১জুলাই- ২১ আগষ্ট) : সিংহ রাশির জাতক জাতিকার সাথে সর্বদা সিংহ ধনু ও মেষ রাশির জাতক জাতিকার মনের মিল হয় সবচেয়ে বেশী। ফলে দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্বের বন্ধনে জড়াতে চাইলে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিন। কিন্তু এই বন্ধুত্ব থেকে যদি ভালোবাসার জন্ম হয় তাহলে তা আপনাকে ভোগাবে নিশ্চিত। যদি প্রেম করে বিয়ে করতে চান, ও সুখী জীবন গড়তে চান তাহলে অবশ্যই মিথুন ,তুলা ও কুম্ভ রাশির জাতক জাতিকা আপনার উপযুক্ত। মনে রাখবেন আপনার প্রেমিক প্রেমিকার রাশি যদি হয় কর্কট, বৃশ্চিক বা মীন তাহলে প্রেমে সফলতাতো আসবেই না, বরং প্রেমের বিয়ে হলে বিচ্ছেদের আশঙ্কা প্রবল। তারপরে আপনার ইচ্ছা। অনন্ত কাল কান্নার ইচ্ছা থাকলে কে বারন করবে বলুন।

কন্যা রাশি (২২ আগষ্ট- ২২ সেপ্টেম্বর) : কন্যা রাশির জাতক জাতিকার জন্য সবসময় কন্যা মকর ও বৃষ রাশির জাতক জাতিকা উত্তম। এদের মনের মিল খুব বেশী হয়। একে অন্যকে সহজেই বুঝতে পারে বলে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে তারাতারি। তবে সেই বন্ধুত্ব ও প্রেম এক নয়। কারন প্রেমের ক্ষেত্রে উভয়ই কোনো সিদ্ধান্তে আসতে পারেনা বলে প্রেমে ব্যর্থতা চলে আসে। কন্যা রাশির জাতক জাতিকার প্রেমের বিয়েতে সফলতা ও সুখি সুন্দর দাম্পত্য জীবন পেতে হলে অবশ্যই কর্কট , বশ্চিক বা মীন রাশির জাতক জাতিকাকে নির্বাচন করা উচিৎ। কন্যা রাশির জাতক জাতিকা যদি মেষ, সিংহ ও ধনু রাশির জাতক জাতিকাকে ভালোবেসে জীবন সাথী করতে চান ,তাহলে থামুন। কারন আপনার জীবনে বিচ্ছেদ হবার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশী । দুজনের ব্যক্তিত্বের সংঘাত বিচ্ছেদের প্রধান কারন হয়ে দাড়াবে।

তুলা রাশি (২৩ সেপ্টেম্বর- ২১ অক্টোবর) : তুলা রাশির জাতক জাতিকাদের সাথে তুলা মিথুন ও কুম্ভ রাশির জাতক জাতিকার মনের মিল খুব বেশী হয় বলে বন্ধুত্ব হয় দীর্ঘস্থায়ী ও নি:স্বার্র্থ। কিন্তু প্রেমের জন্য তা উত্তম নয়।তুলা রাশির জাতক জাতিকার প্রেম ও প্রেম করে বিয়ে করে সুখী জীবনের জন্য অবশ্যই মেষ সিংহ ও ধনু রাশির জাতক জাতিকাকে গ্রহণ করা উচিৎ। বৃষ, কন্যা ও মকর রাশির জাতক জাতিকার সাথে প্রেম বিয়ে ও বন্ধুত্ব যদি হয়েই যায় তাহলে আপনাকে কিছু দিন পরে অবশ্যই অনুশোচনা করতে বশতে হবে। বিচ্ছেদ হবে না তবে যন্ত্রনা থেকে মুক্তিও মিলবে না।

বৃশ্চিক রাশি (২২ অক্টোবর- ২০ নভেম্বর ) : বৃশ্চিক রাশির জাতক জাতিকার সাথে বৃশ্চিক কর্কট ও মীন রাশির জাতক জাতিকার বন্ধুত্ব হয় গাঢ়। কিন্তু সেই বন্ধুত্ব থেকে প্রেম খুব একটা ভালো হয় না। প্রেম করে বিয়ে করে সুখি সুন্দর জীবন গড়তে হলে অবশ্যই বৃষ কন্যা বা মকর রাশির জাতক জাতিকাকে বেছে নিতে হবে। আর যদি ভুল করে মেষ সিংহ বা ধনু রাশির জাতক জাতিকাকে বেছে নেন, তাহলে প্রেমে অনিশ্চয়তাতো আছেই সাথে বিবাহ বিচ্ছেদের যন্ত্রনাও ভোগ করতে হতে পারে। তাই আপনার প্রিয়জনের রাশি যদি মেষ সিংহ বা ধনু হয়ে থাকে তাহলে এখনই সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নেবার। জীবন আপনার, হাসবেন না কাঁদবেন তা আপানাকেই ঠিক করতে হবে।

ধনু রাশি (২১ নভেম্বর - ২০ ডিসেম্বর) : ধনু রাশির জাতক জাতিকার সাথে ধনু, সিংহ ও মেষ রাশির জাতক জাতিকার হৃদয়ের মিল খুব বেশী হয়। এদের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে উঠলে তা সহজে ভাঙ্গে না। কিন্তু প্রনয় ও বিয়ের জন্য তা মোটেও সুখকর নয়। কারন ব্যক্তিত্বের সংঘাত লেগেই থাকে। প্রেমে সফলতা লাভ করে সুখি সুন্দর আগামীর জন্য আপনার উচিৎ মিথুন তুলা বা কুম্ভ রাশির জাতক জাতিকাকে বেছে নেওয়া। এতে আপনার জীবন আনন্দে ভরে উঠবে। আর যদি আপনি প্রেমিক প্রেমিকা হিসেবে কর্কট, বৃশ্চিক বা মীন রাশির জাতক জাতিকাকে বেছে নেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই প্রতারিত হতে হবে বা বিবাহের পরে বিচ্ছেদের যন্ত্রনা ভোগ করতে হবে।

মকর রাশি (২১ ডিসেম্বর- ২০ জানুয়ারি ) : মকর রাশির জাতক জাতিকার সাথে মকর বৃষ ও কন্যা রাশির জাতক জাতিকাদের বন্ধুত্ব শুভ বলেই মানা হয়। এই বন্ধুত্ব প্রেমের দিকে গড়ালে তা খুব একটা ভালোও হয়না আবার খারাপও হয় না। তবে প্রেমে সফল হতে হলে ও প্রিয় জনকে নিয়ে ঘর বাঁধতে হলে অবশ্যই কর্কট, বৃশ্চিক ও মীন রাশির জাতক জাতিকার থেকে উত্তম আর হয় না। গৃহে সর্বদা আনন্দঘন পরিবেশ বজায় থাকবে। কিন্তু আপনার প্রিয়জন যদি হয়ে থাকেন মেষ সিংহ বা ধনুর জাতক জাতিকা তাহলে আপনাকে অবশ্যই ব্যার্থতার গ্লাণি মাথা পেতে নিতে প্রস্তুত থাকতে হবে।

কুম্ভ রাশি (২১ জানুয়ারি - ১৮ ফেব্রুয়ারি ) : কুম্ভ রাশির সাথে কুম্ভ, মিথুন ও তুলা রাশির জাতক জাতিকার বন্ধুত্ব খুবই উত্তম বলা যায়। তবে প্রেমের বিয়ের জন্য তা মোটেও শুভ নয়। কুম্ভ রাশির জাতক জাতিকার জীবনে প্রেমে সফলতা ও সাংসারিক জীবনে প্রশান্তি বয়ে আনতে পারে সিংহ ধনু ও মেষ রাশির জাতক জাতিকা। বৃষ, কন্যা ও মকর রাশির জাতক জাতিকার সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়ালে তা সফল হবার সম্ভাবনা কম। যদি সফল হয়ও দেখা যায় মনের প্রশান্তি হারিয়ে যায়। কুম্ভ রাশির জাতক জাতিকার জীবনে এমনিতেই অপ্রত্যাশিত ঘটনা বারবার ঘটে। তাই অবশ্যই প্রেমিক প্রেমিকা নির্বচনে আপনাকে আরো সতর্ক থাকতে হবে।

মীন রাশি (১৯ ফেব্রুয়ারি - ২০ মার্চ) : মীন রাশির জাতক জাতিকা সর্বদাই রহস্যময় আচরন করে থাকেন। সর্বদা মনের মাঝে অস্থিরতা বিরাজ করে। মীন রাশির জাতক জাতিকার সাথে মীন কর্কট ও বৃশ্চিক রাশির বন্ধুত্ব দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে। কিন্তু জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে এদের মধ্যে বিবাহোত্তর সম্পর্ক ভালো যায় না। মীন রাশির জাতক জাতিকার প্রেমে সফলতা পেতে হলে ও সুখি সুন্দর সংসার জীবন কামনা করলে অবশ্যই বৃষ,কন্যা মকর রাশির জাতক জাতিকার চেয়ে উত্তম আর কোনো রাশি নয়। আর আপনি যদি প্রেমে প্রতারিত না হতে চান ও সংসারে বিচ্ছেদ নামক যন্ত্রনা না ভোগ করতে চান তা হলে অবশ্যই মেষ সিংহ ও ধনু রাশির জাতক জাতিকাকে এড়িয়ে চলুন। তাহলেই জীবন সফল ও সার্থক হয়ে উঠবে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200630084035

Monday, June 29th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে সম্পর্ক কেন ভাঙে

জোতিষ শ্রাস্ত্রে সম্পর্ক কেন ভাঙে

শুভ সোমবার

প্রেম-ভালোবাসা ও জোতিষ ২য় পর্ব (পূনঃপ্রচার)

আজকের বিষয় কেন সম্পর্ক ভাঙে ?

অনেক এমন দম্পতি আছে বা আছেন যারা লাভ ম্যারেজ করেছেন , তারপর দীর্ঘদিন সংসার করেছেন। অথচ তার পরেও তাদের দাম্পত্য জীবন ভেঙ্গে খানখান হয়ে গেছে।

হ্যাঁ , এ সবই গ্রহের অশুভ ফল। যার প্রভাবে বিয়ের ২০-২৫ বছর পরেও হতে পারে বিচ্ছেদ।

আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় বুঝেছি যে লগ্ন , লগ্নপতি , ৫চ স্থান ও ৫ম পতি , এরা যখন কাছাকাছি থাকে বা যে কোন ভাবে দৃষ্টি বিনিময় করে তখন প্রেম হয় এবং সেই প্রেম বিবাহে পরিণত হয়। লগ্ন , ৫ম ও ৭ম পতির তখন সংযোগ তৈরি হয়।
প্রেমে ধোঁকা খাবে অথবা ডিভোর্স হবে ৫ম পতির উপর যদি দুর্বল ৮ম পতির দৃষ্টি পরে। আবার গোচরে ৫ম পতিতে ৮ম পতির জোরালো দৃষ্টির জন্যে আকস্মিক ভাবে ধোঁকা খেতেও আমি দেখেছি।
এমনও জাতক দেখেছি , ৫ম ও ৫ম পতির ওপর ৮ম ও ১২দশ পতির প্রভাব বেশি - তখন একসাথে দু-তিনটে প্রেম করেন বউ ঘরে থাকতেও। ওই সব জাতকেরা হঠাত্‍ই কোন মেয়েকে ভালবাসতে শুরু করেন। একটি প্রেম শুরু হয় ঠিকই , কিন্তু অন্যটির অর্থাত্‍ এতদিনের জীবনসঙ্গিনীর সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে। পরিনতি ডিভোর্স।

বিবাহিত জীবনে শুক্র গ্রহের প্রভাবও সবথেকে বেশী। রাহু , মঙ্গল ও কেতুর প্রভাবে শুক্র শুভ গ্রহ হলেও নিজের সারবত্ব হারিয়ে ফেলে। পীড়িত শুক্রে প্রেমে বাঁধা , একাধিক প্রেম , প্রেমে ব্যর্থতা , মিথ্যা বদনাম , প্রেম সম্পর্কিত বিষয়ে ঝুট-ঝামেলা এবং সারাজীবন বিপরীত লিঙ্গ দ্বারা প্রতারিত হতে থাকা।

অনেক সময় দেখা গেছে পীড়িত শুক্র বিবাহের পরেও অবৈধ সম্পর্ক থেকে চরম ক্ষতির সৃষ্টি করে এবং দেহের সৌন্দর্য নষ্ট করে এবং প্রজনন অঙ্গে রোগ দেখা দেয়। এবার এক কথায় , একেবারে সারসংক্ষেপে , কয়েকটি গ্রহের অবস্থানগত প্রতিক্রিয়া কী হতে পারে তা জানিয়ে রাখি।

১) মঙ্গল + শুক্র - জাতক জাতিকাকে ভুল পথে চালিত করে। আয়ের থেকে ব্যয় বেশি করায়।

২)রাহু + মঙ্গল + শুক্র - বিবাহিত জীবনে চরম অশান্তির সৃষ্টি হয়। স্বামী ও স্ত্রীকে নিয়ে ঝুট ঝামেলা লেগেই থাকে। শান্তি কিছুতেই পাওয়া যায় না।

৩) (রাহু + শুক্র) (ম + শু) (কে + শু) (রাহু + ম + শুক্র) (কেতু + মঙ্গল + শুক্র) যে কোন লগ্নের বা যে কোন রাশির জন্মছকে থাকলে বিপরীত লিঙ্গ থেকে সাবধান।এরা প্রতারণা করে।এরা ভালোবাসা ও প্রেম বোঝে না।এর মধ্যে শুক্র +কেতু+ মঙ্গল সব চাইতে ভয়ংকর এরা জীবনে বহু মেয়েদের সর্বনাশ করে।

৪)লগ্নের - ২য় , ৪র্থ , ৭ম এবং ১২ ঘরে পীড়িত শুক্র যোগ সবথেকে অশুভ যোগ। এই যোগ জাতক জাতিকার জীবনে উন্নতির পথে বাঁধা , উচ্চশিক্ষায় বাঁধা , অর্থনৈতিক ভারসাম্য নষ্ট , মাদক দ্রব্যের প্রতি আসক্তি , সন্তান সমস্যা , সম্পত্তি , যানবাহন সংক্রান্ত সমস্যা , বিদেশ ভ্রমনে বাঁধা দিয়ে থাকে।

সেইজন্য দরকার একজন বিশেষজ্ঞ এবং বিবাহের আগে নিজেদের জন্মছকগুলোর সঠিক বিচার ও প্রতিবিধান। শুধু যোটক বিচার নয়। পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে প্রত্যেকটা গ্রহ এবং তার Connection কোথায় বিপদ ডেকে আনবে আপনাদের জীবনে , তার আভাস আগাম জানা থাকলে একজন সৎ ও অভিজ্ঞ জ্যোতিষী আপনাকে দেখাতে পারে জীবনে শান্তি ও সমৃদ্ধির পথ।

৫)যদি শুক্র,কেতু লগ্নের সপ্তমে থাকে এবং মঙ্গল দ্ধারা পূর্ণ দৃষ্টি প্রাপ্ত হয় তবে কুন্ডলী তে চরিত্র হীন যোগ সূচিত হবে।এরুপ ছেলে মেয়েদের বিয়ের আগে সঠিক প্রতিবিধান আবশ্যক। এই প্রতিবিধান কেবলমাত্র ভূবনেশ্বরী যন্ত্রম প্রয়োগবিধীর মাধ্যমে সম্ভব‌।কিন্তু তার জন্য দরকার বিচক্ষণ ও নির্লভ গ্ৰহাচার্যের প্রয়োজন।
জারা যোগ:লগ্নের দশমস্থানে,দ্ধিতীয়পতি এবং সপ্তমপতি অবস্থিত হলে জারা যোগ সূচিত হয়।এরুপ জাতক বহুনারীর সঙ্গে যৌনসংসর্গে লিপ্ত হবে এবং বহুনারীর সঙ্গে অন্তরঙ্গতা বৃদ্ধি পাবে।এদের বিয়ে মতো পবিত্র বন্ধনে না যাওয়াই উচিত।
প্রতিবিধান: প্রত্যহ এক সহস্র কেতুর বীজমন্ত্র করা উচিৎ।
প্রতিকার
১)বীজমন্ত্র : ঔঁ হ্রীং ঐং কেতবে।১০৮ বার সন্ধ্যায়
২)ঔঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায় ১০৮ বার স্নান করে।
৩)সাদা ও নীল রঙের পোশাক পরা
৪)শুক্র বন্ধনী অভিজ্ঞ গ্ৰহাচার্য দ্ধারা
৫)দেবী ভূবনেশ্বরীর পূজা

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200629002638

Sunday, June 28th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

প্রেম- ভালোবাসা ও জোতিষ

প্রেম- ভালোবাসা ও জোতিষ

শুভ রবিবার

প্রেম- ভালোবাসা ও জোতিষ পর্ব ১ম

যাকে ভালোবাসেন তার সঙ্গেই কি বিয়ে হবে
কেন ভেঙ্গে যায় একটি সম্পর্ক
প্রেমের বিষয়ে কী বলছে জ্যোতিষ শ্রাস্ত্র।

আপনার পছন্দের মানুষটিকে জীবনসঙ্গী হিসেবে পেতে চান! আপনি সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছেন যাকে ভালবাসেন, তাকেই ভবিষ্যতে বিয়ে করবেন আপনি। সম্পর্ক খুব ঘনিষ্ট পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে। তবে আপনি কি নিশ্চিত ভাবে বলতে পারবেন, যাকে ভালবেসেছেন বিয়ে তার সঙ্গেই হবে? এ বিষয়ে জ্যোতিষশাস্ত্রে নির্দিষ্ট ব্যাখ্যা রয়েছে। বিয়ে, সম্পর্ক অনেকটাই নির্ভর করে আপনার জন্মকুণ্ডলীর উপর। তবে একথা ঠিক যে সম্পর্কের পরিণতি বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা করে মানুষ সম্পর্ক গড়ে তোলে না। তবে জ্যোতিষশাস্ত্রের মতে সঠির রাশি বা লগ্নের মিল না হলে সম্পর্কে বিচ্ছেদ হয়।এছাড়া ও রয়েছে মাঙ্গলিক কারণ ।
বিয়ে হল জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। সুতরাং আপনার জন্ম কুষ্টিতে প্রেম ঘটিত বিয়ে হবে না সম্বন্ধ করে বিয়ে হবে তার সম্পর্কে একটা ধারণা করে নিতে পারবনে। জ্যোতিষশাস্ত্র ব্যবহার করে জীবনের অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব বলে মনে করেন জ্যোতিষীরা। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, প্রেম এবং বিয়ের বিষয় বিচার করার সময় প্রাথমিকভাবে ৪টি স্থান বিবেচনা করতে হয় সেগুলি হল- পঞ্চম স্থান, সপ্তম স্থান, অষ্টম স্থান এবং একাদশতম স্থান। আর রাশিরগুলির মধ্যে বৃশ্চিক, মিথুন এবং মীন রাশি লক্ষ্য করা প্রয়োজন। সেরকম আবার লাভ ম্যারেজের জন্য মঙ্গল, শুক্র, রাহু, চন্দ্র এবং বুধ গ্রহকে দায়ী বলে মনে করা হয়। তাই বিয়ের সময় এই বিষয়গুলি মাথায় রেখেই গণনা করা উচিত ।
যদি পঞ্চম পতি সপ্তম স্থানে অবস্থান করে বা রাশি অথবা নক্ষত্র বিনিময় করে বা পরস্পরের প্রতি দৃষ্টি দেয়, তাহলে তা জ্যোতিষশাস্ত্র মতে তা প্রেম ঘটিত বিবাহের সুস্পষ্ট যোগ।
পঞ্চম স্থান ও অষ্টম স্থানের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে, যেমন পঞ্চম পতি অষ্টম স্থানে অবস্থান করলে বা তার বিপরীত হলে অথবা যুক্ত হলে বা পরস্পরের প্রতি দৃষ্টি দিলে এই ধরণের প্রেমের সম্পর্কে থাকার প্রবল সম্ভাবনা থাকে। তবে যদি সেখানে সপ্তম স্থান পতির সঙ্গে সংযোগ না হয় তখন এই সম্পর্ক বিবাহে পরিণতি পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে।
রাহু-চন্দ্র এবং চন্দ্র-বুধ সংযোগ হল প্রেম-ভালোবাসার ক্ষেত্রে দুটি লাভজনক যোগ। আবার বুধ-শুক্র সংযোগ, বিশেষ করে মিথুন অথবা বৃশ্চিক রাশিতে প্রেম ঘটিত বিবাহ গণনার ক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ। যদি কোনও কুষ্টিতে অরুধা লগ্ন এবং উপপদ লগ্নের সংযোগ ঘটে তখন এটিও জ্যোতিষশাস্ত্রে প্রেম বিবাহের ইঙ্গিত।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200628130041

Saturday, June 27th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে সংখ্যা ২ এর গুরুত্ব

শুভ শনিবার

জ্যোতিষ ও সংখ্যা তত্ত্বে ২ এর গুরুত্ব

২ তারিখে জন্মগ্রহণকারীদের 'পয়া' জিনিস কোনগুলি! সৌভাগ্য বাড়াতে প্রয়োজনীয় কিছু টিপস

যেকোনও ক্ষেত্রেই সাফল্য পেতে সকলেই চান। সাফল্য যেমন পরিশ্রমে আসে, অনেকেই তেমন বিশ্বাস করেন সাফল্যের চাবিকাঠি কিছুটা হলেও নির্ভর করে সৌভাগ্যের উপর। তাই সৌভাগ্য বাড়াতে সংখ্যাতত্ত্ব কিছু বিশেষ পন্থার সন্ধান দিচ্ছে।

সংখ্যাতত্ত্ব অনুযায়ী ব্যক্তির জন্ম তারিখের হিসাবেই বলা যায় তাঁর ভাগ্য। কোন জিনিস তাঁর জন্য পয়মন্তর হবে, তাও বলা যায় সংখ্যাতত্ত্ব অনুযায়ী। যে সমস্ত ব্যক্তিত্বরা মাসের ২,১১, ২০,২৯, তারিখে জন্মেছেন তাঁরা ২ সংখ্যার আওতায় আসেন। জন্মতারিখ গণনার এই প্রক্রিয়া মূলাঙ্ক গণনা নামে খ্যাত। কোনও ব্যক্তি শুধুমাত্র কোন তারিখটিতে জন্মেছেন তাই দিয়েই বোঝা যাবে তাঁর চরিত্র।এই মূলাঙ্ক ১ থেকে ৯ পর্যন্ত হয়।

২ তারিখে জন্মগ্রহণকারীদের শুভ জিনিস কোনগুলি! সৌভাগ্য বাড়াতে প্রয়োজনীয় কিছু টিপস

এবার দেখে নেওয়া যাক ২ সংখ্যার ব্যক্তিত্বদের কিছু 'পয়া' জিনিসপত্র। কোন কোন জিনিস সঙ্গে রাখলে ২ সংখ্যার ব্যক্তিত্বরা এগিয়ে যেতে পারেন সৌভাগ্যের দিকে, দেখে নেওয়া যাক।

ব্যবসার ক্ষেত্রে পয়া সংখ্যা
যাঁরা মাসের ০২ তারিখে জন্মেছেন বা ১১,২০,২৭, ২৮ তারিখে জন্মেছেন তাঁরা সকলেই ২ সংখ্যার আওতায় পড়েন। এঁদের ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে শুভ সংখ্যা হল ২,৭, ৮। এই সংখ্যা সম্পর্কিত যেকোনও কাজ করলে তা সফল হবে।

বিবাহ ও প্রেমের জন্য শুভ সংখ্যা
রোমান্সের জন্য় পয়া সংখ্যা ২,৩,৭, ৮ । এই তারিখে কাউকে যদি আপনারা অর্থাৎ ২ সংখ্যার ব্যক্তিত্বরা প্রেমের প্রস্তাব বা ডেট-এ নিয়ে যান, তাহলে সুখবর আসবেই! এমনই দাবি সংখ্যা তত্ত্ববিদদের।

শুভ বার
সপ্তাহের সোমবার ও শুক্রবার পয়া বার। এই দিনগুলিতে ২ সংখ্যার ব্যক্তিত্বরা যেকোনও মনের মতো কাজে সাফল্য পেতে পারেন। দাবি করছে সংখ্যা তত্ত্ব।

শুভ রঙ
২ সংখ্যার ব্যক্তিত্বদের পয়া রঙ হল সাদা। সাদা কাপড় বা রুমাল সঙ্গে রাখলে ২ সংখ্যার ব্যক্তিত্বদের সৌভাগ্য বৃদ্ধি পাবে বলে মত অনের সংখ্যাতত্ত্ববিদদের।

শুভ ধাতু
রূপোর যেকোনও জিনিসঅ পয়া ২ সংখ্যার ব্যক্তিত্বদের জন্য। এঁরা পয়মন্তর জিনিস হিসাবে ধারণ করতে পারেন মুক্তোর আঙটি। মুক্তো বা সাদা সম্পর্কিত যেকোনও জিনিসই এঁদের পক্ষে ভালো।

শুভ মাস
এঁদের পয়া মাসগুলি হল, ফেব্রেুয়ারি, এপ্রিল, অগাস্ট, নভেম্বর। যেকোনও বছরের ২৮ জুন থেকে ২৫ জুলাই এঁদের পক্ষে শুভ। বিয়ের জন্য পয়া সংখ্যাগুলি হল, ১,৭, ২,

সংখ্যা ২ বা চন্দ্রের মন্ত্র
চন্দ্র
মন্ত্র – ওঁ ঐং ক্লীং সোমায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১৫০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ক্ষীরপুত্রায় বিদ্মহে অমৃতত্বায় ধীমহিঃ তন্নঃ চন্দ্রঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ দধিশঙ্খতুষারাভং ক্ষীরোদার্ণবসম্ভবম্। নমামি শশিনং ভক্ত্যা শম্ভোর্মুকুটভূষণম্॥
ইষ্টদেবতা – কমলা।
ধারণরত্ন – মুক্তা, ধূপ – সরলকাষ্ঠ, বার – সোমবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যা ৬-৭ পর্যন্ত।

কমলা ইনি চন্দ্রের ইষ্টদেবী

ঊং নমোঃ কমলবাসিন্যৈ স্বাহা ১০ বার।

বা ঔঁ হ্রীং হ্রীং হূং হূং ফট্ ১০ বার

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200627165951

Saturday, June 27th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও বিপতারিনী পূজা

জোতিষ ও বিপতারিনী পূজা

শুভ অপরান্থ
মা বিপদতারিনী

প্রতিবেদন টি পড়ে সকলের ভালো লাগবে ভালো লাগলে শেয়ার করুন।দয়া করে কেউ কপি করবেন না।
বিপত্তারিণী হলেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশা রাজ্য এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে পূজিত এক হিন্দু দেবী। তিনি দেবী সঙ্কটনাশিনীর একটি রূপ এবং দেবী দুর্গা ১০৮ অবতারের অন্যতম। হিন্দুরা মূলত বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য এই দেবীর পূজা করেন। আষাঢ় মাসের শুক্লা পঞ্চমী তিথিতে হিন্দু মহিলারা বিপত্তারিণী ব্রত পালন করেন।

আষাঢ় মাসের শুক্লা পঞ্চমী তিথিতে বিপদতারিনী পুজো হয়
এটি দেবী সঙ্কটনাশিনীর একটি রূপ
যিঁনি দুর্গা তিনিই বিপদতারিনী
মা বিপদতারিনী পুজো করা ভক্তরা সুখ ও শান্তি লাভ করে

আষাঢ় মাসের এই সময় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আষাঢ় মাসের শুক্লা পঞ্চমী তিথিতে হিন্দু মহিলারা বিপদতারিনী ব্রত পালন করেন। হিন্দুধর্মাবলম্বীরা মূলত বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য এই দেবীর পুজো করেন। গ্রামাঞ্চলে বিপদতারিনী পুজো চারদিন ধরে চলে। প্রথম দিনে দেবীর “আরাধনা” করা হয়। তারপর দুই রাত্রি ধরে রাতে বাংলা লোকগান, ভজন ও কীর্তন চলে। চতুর্থ দিনে বিসর্জন হয়। জ্যৈষ্ঠ ও আষাঢ় মাসে মঙ্গল ও শনিবারে মায়ের পুজো হয় । যেখানে ১৩ প্রকার ফল, ফুল, মিষ্টি, পান সুপারী অর্পণ করা হয়।

এই পুজোর নিয়ম অনুসারে মা বিপদতারিনী পুজো করা ভক্তরা সুখ ও শান্তি লাভ করে। শাস্ত্রে যেমন মা লক্ষ্মী মাকে ধন সম্পদের দেবী হিসাবে বিবেচনা করা হয়। তেমনি এটা বিশ্বাস করা হয় যে মা বিপদতারিনী উপাসনা করলে তিনি সকলের উপর আশির্বাদ বজায় রাখেন। একই সঙ্গে সমস্ত ঝামেলা, অর্থ সঙ্কট থেকে মুক্তি দেন। ঘরে সুখ ও সমৃদ্ধি লাভ হয়। তবে এই দিনে নির্দিষ্ট কিছু কাজ করা নিষিদ্ধও। বিপদতারিনী পুজোর দিনগুলিতে এই নিয়ম বিরুদ্ধ কাজ জীবনে ডেকে আনতে পারে চরম অর্থকষ্ট ও সমস্যা।

বিপদতারিনী পুজোর সময় পরিবারের বাইরে কাউকে টাকা দেবেন না বা ধারও করবেন না। এটা বিশ্বাস করা হয় যে এই সময় প্রদত্ত টাকা ফেরত আসে না। এই দিনে কাউকে অর্থ দিলে মা রাগান্বিত হন এবং সম্পর্কও নষ্ট হয়ে যায়।

কি কি করবেন আর কি কি করবেন না

১) এই দিনটিতে কোনও মহিলাকে অপমান করা উচিত নয়। এদের সম্পর্কে আপত্তিজনক কথা বলবেন না। মা লক্ষ্মী মহিলাদের মধ্যেই বাস করেন এবং মা লক্ষ্মী এই কাজে ক্রুদ্ধ হন।

২)বিপদতারিনী পুজোর সময় নিরামিষ আহার গ্রহণ করুন। এইদিনে পরিবারের কোনও সদস্য মদ্যপান করা এড়ানো উচিত। এই দিনে পূর্ণ নিরামিষ খাবার খাওয়া উচিত ও নিয়ম মেনে পুজো সম্পন্ন করা উচিত।

৩ )বিপদতারিনী পুজোর দিনে কাউকে চিনি দেওয়া উচিত নয়। জ্যোতিষশাস্ত্রে, চিনি শুক্র এবং চাঁদ উভয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত। অতএব বিপদতারিনী পুজোর দিনে চিনি দিলে শুক্র দুর্বল হয় এবং শুক্র বস্তুগত সুখের কর্তা। শুক্র গ্রহ রুষ্ট হলে বৈষয়িক স্বাচ্ছন্দ্যের হ্রাস ঘটে এবং আর্থিক পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়।

৪)বিপদতারিনী পুজোর আগে গণেশের পুজো করা উচিত। এর ফলে দেব-দেবতারা সুখী হয় এবং উভয়ের কৃপাদৃষ্টি বজায় থাকে। সম্ভব হলে সকালে বা সন্ধ্যায় পুজোর শেষে বাড়ির মহিলাদের প্রথম প্রসাদ গ্রহণ করা উচিত।

৬)বিপদতারিনী পুজোর ব্রত পালনের সময় কারও সঙ্গে কথা বলবেন না। এর ফলে দেবী রাগান্বিত হন এবং অর্থ সম্পর্কিত সমস্যা শুরু হয়। বাড়িতে অসুস্থ বাড়তে শুরু করে। ব্যবসায় ক্ষতিও দেখা দিতে পারে।

৭)বিপদতারিনী পুজোর স্থান সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন। এর ফলে ঘরের সুখ ও শান্তির ধারা অব্যাহত থাকে। দুঃস্থদের দান করুন, মানুষের বিপদে পাশে দাঁড়ান।

মা বিপদতারিনীর পুজোয় দিন কোন ৫ টি জিনিস ঘরে আনলে পরিবারে অর্থ-সমৃদ্ধি আসবে জেনে নিন

হিন্দু শাস্ত্রমতে সারা বছর জুড়ে মোট চারটি নবরাত্রি পালন করা হয়। আমাদের কাছে এর মধ্যে দুটি নবরাত্রি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চৈত্র নবরাত্রি এবং শারদীয়া নবরাত্রি আমাদের কাছে খুবই পরিচিত দুটি উৎসব। এগুলি ছাড়াও আরো দুটি নবরাত্রি পালন করা হয়। প্রথমটি মাঘ মাসের শুক্ল পক্ষ তিথিতে এবং দ্বিতীয়টি আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষে উদযাপিত হয়। এই আষাঢ় মাসের গুপ্ত নবরাত্রিটি এবছর পালিত হচ্ছে ২২শে জুন থেকে ২৯ জুন পর্যন্ত। এ সময় মা শক্তি অর্থাৎ বিপদতারিনী মায়ের পুজো করা হয় এবং মা লক্ষ্মীর আরাধনাও করা হয়। বাস্তু মতে, এই সময় দেবী লক্ষ্মী ও বিপদতারিনীর পুজোর সাথে সম্পর্কিত এই পাঁচটি জিনিস গৃহে রাখলে দেবী সন্তুষ্ট হন ও আপনার পরিবারের প্রতি কৃপাদৃষ্টি বজায় রাখেন। এর ফলে পরিবারের সদস্যদের ধন লাভের সম্ভাবনা বাড়ে। গুপ্ত নবরাত্রি তিথিতে দেবীকে সন্তুষ্ট করলে আপনার সমস্ত মনস্কামনা পূর্ণ হবে। তাই এই সময় এই ৫ টি জিনিস বাড়িতে রাখা অত্যন্ত শুভ।

১. পদ্ম ফুল- এই ফুল দেবীর অত্যন্ত প্রিয়। বিপদতারিনী পুজোর দিনে যদি পদ্ম ফুল বা ওই সম্পর্কিত কোনও ছবি ঘরে রাখা হয়, তবে দেবীর কৃপা পরিবারের উপর সর্বদা বজায় থাকে। এই সময়ে মা লক্ষ্মীর পুজোয় পদ্ম ফুল দিয়ে মায়ের কৃপাদৃষ্টি লাভ করুন।

২. সোনা বা রূপো – এই সময় বাড়িতে রৌপ্য বা স্বর্ণ মুদ্রা আনা খুবই শুভ বলে মনে করা হয়। দেবী লক্ষ্মী বা ভগবান গণেশের চিত্র যদি মুদ্রায় লিপিবদ্ধ থাকে তবে তা আরও বেশি শুভ হয়ে ওঠে। রৌপ্য বা সোনার মুদ্রাগুলিও দেবী লক্ষ্মীর স্বরূপ হিসাবে পূজা করা হয়।

৩. মা লক্ষ্মীর ছবি- পদ্মেশোভিত মায়ের পাশে রয়েছে সম্পদের ভান্ডার। দেবীর এই ধরনের একটি ছবি এই সময় বাড়িতে নিয়ে আসা খুবই শুভ। এছাড়াও,মা লক্ষীর এমন কোনো ছবি যেখানে সম্পদ বা অর্থ এর ছবি রয়েছে তা বিশেষ ভাবে প্রভাব ফেলে বাড়ির আর্থিক স্বচ্ছলতায়।

৪. ময়ুর পালক – বিপদতারিনী পুজোর দিনে ঘরে ময়ূর পালক রাখা খুবই শুভ কারণ এটিকে ঈশ্বরের অংশ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। অন্যদিকে মা লক্ষ্মীর অন্যতম বাহন হলেন ময়ূরও। নবরাত্রির সময় ঘরে ময়ূর পালক আনার ফলে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদে বাড়িতে সুখ ও সমৃদ্ধি বৃদ্ধি পায়।

৫. ষোলটি সাজসজ্জার জিনিস- বিপদতারিনীর পুজোর সময় দেবীর জন্য বাড়িতে ষোলপ্রকার সাজসজ্জার জিনিস রাখা খুবই শুভ। দেবীর পুজোর পর ষোলটি সাজসজ্জার জিনিস দান করুন। বিপদতারিনীর পুজোতে এই নিয়মটি পালন করলে দেবীর কৃপা সর্বদা আপনার পরিবারের ওপর বর্ষিত হবে। এই ষোলটি সাজসজ্জার জিনিস সম্পদ এবং বৃদ্ধির লক্ষণ হিসেবে মনে করা হয়।

বর্ণনা

আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথিতে জগন্নাথ দেব রথযাত্রা করেন। এই সময় সারা দেশ জুড়ে চলে গুপ্ত নবরাত্রী। শুক্লপক্ষে রথযাত্রা থেকে উল্টোরথ পর্যন্ত যে দুটি শনিবার ও মঙ্গলবার পড়ে সেই দিনেই বিপত্তারিণী পুজা হয়।

পুরাণে বর্ণিত আছে শুম্ভ নিশুম্ভ নামে দুই দৈত্যর অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে দেবগণ স্বর্গচ্যুত হয়ে শ্রী বিষ্ণুর নির্দেশে হিমালয়ে দেবী মহামায়ার তপস্যা করেন। মহাদেবের অর্ধাঙ্গিনী শ্রী শ্রী চণ্ডী দেবতাদের তপস্যায় সন্তুষ্ট হয়ে সারা দেন। শুম্ভ ও নিশুম্ভকে বধ করার জন্য দেবী শ্রী শ্রী চণ্ডীর কোষ থেকে জ্যোর্তিময়ী দেবী কৌশিকীর সৃষ্টি হয়।

তিনি দেবতাদের অভয় দান করেন। শুম্ভ নিশুম্ভের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন দেবী কৌশিকী। কিন্তু দুরাচারী দৈত্য শুম্ভ ও নিশুম্ভ দেবীর সঙ্গে যুদ্ধ করার পরিবর্তে কোটি চন্দ্রপ্রভাসম দেবী কৌশিকীকে বিবাহের প্রস্তাব দেয়।

এই দেবী মোহাচ্ছন্ন শুম্ভাসুরকে অদ্বৈত জ্ঞান দান করে বলেছিলেন- “ ঐকেবাহং জগত্যত্র দ্বিতীয়া কা মমাপরা । পশ্যৈতা দুষ্ট ময্যেব বিশন্তো মদবিভূতয়ঃ ।। ” ( এই জগতে এক আমিই আছি । আমি ছাড়া আমার সাহায্যকারিনী আর কে আছে? ওরে দুষ্ট ভাল করে দেখ , ব্রহ্মাণী প্রভৃতি শক্তি আমারই অভিন্না বিভুতি বা শক্তি । এই দেখ তারা আমার সঙ্গে মিশে যাচ্ছে ।) এরপর তিনি শুম্ভ ও নিশুম্ভকে পরাজিত করে দেবতাদের বিপদমুক্ত করেন। পুরাণ বর্ণিত দেবীর এই রূপকে বিপত্তারিণী রূপ বলা হয়। বাংলায় মল্লরাজের রাজত্বকাল থেকে এই ব্রতের প্রচলন শুরু হয়।

ব্রতের উপকরণ:

ব্রতপালনের উপকরণ সামান্য । ঘট‚ আমের পল্লব‚ শীষ সমেত ডাব‚ একটি নৈবেদ্য‚ তেরোরকম ফুল‚ দু ভাগে কাটা তেরো রকম ফল । আলাদা চুবড়িতে তেরোটা গোটা ফল‚ তেরো গাছি লালসুতো‚ তেরোটি দুর্বা‚ তেরোটি পান ও তেরোটি সুপুরি দিতে হয় ।

ব্রতের আগের দিন নিরামিষ আহার করলে ভাল
ব্রতের দিন পুজো করে ব্রতকথা শুনে ফল-মিষ্টি বা তেরোটি লুচি খেয়ে উপবাস ভাঙেন ভক্তরা। লাল সুতোয় তেরোটি গিঁট দিয়ে তেরোটি দূর্বা বাঁধতে হয়। মেয়েদের বাম ও ছেলেদের ডান হাতে পড়েন এই ডোর। যজমানেরা সাধ্যমতো দানদক্ষিণা দেন পুজারী ব্রাহ্মণকে। বাংলার পাশাপাশি এই ব্রত পালন হয় বিহার ওড়িশা ও ঝাড়খন্ডেও।

লাল ধাগা কেন পড়ানো হয়

বিপত্তারিণী পূজা উপলক্ষে মহিলারা উপবাস করেন। প্রথা অনুসারে হাতে “তাগা” (এক গুচ্ছ পবিত্র লাল সুতো ও দুর্বা) বাঁধে। এর আসল রহস্য কী?

রাস্তায় চলতে গিয়ে আপনি হয়তো লক্ষ্য করে থাকবেন অনেক লোকের কবজিতে এক গোছা লাল সুতো বাঁধা থাকে।

এই অলৌকিক সুতো সমস্ত অমঙ্গল, বিপদ-আপদ থেকে নিরাপদ রাখবে, এটাই বিশ্বাস।

বিপত্তারিণী পূজা ছাড়াও পূরাণে লাল সূতো ব্যবহার করার কিছু উদাহরণ পাওয়া যায়।

ভক্ত প্রহ্লাদের পুত্র বলিরাজ ব্রহ্মার আশীর্বাদে স্বর্গ, মর্ত ও পাতালের অধিকারী হয়েছিলেন। দেবরাজ ইন্দ্রের সিংহাসন রক্ষা করতে ভগবান বিষ্ণু বামন রূপে জন্ম গ্রহণ করে বলিরাজকে পাতালে পাঠিয়ে দেন। ভগবান বিষ্ণু বলিকে অমরত্ব দান করলে, আর্শীবাদ স্বরূপ তিনি তাঁর হাতে বেঁধে দেন লাল সুতো। সেই থেকেই হিন্দুদের মধ্যে হাতে লাল সুতো বাঁধার প্রচলন রয়েছে।

এ ছাড়া আরও একটা মত প্রচলিত আছে। এক সময় দেবতা ও অসুরের মধ্যে প্রচণ্ড যুদ্ধ শুরু হয়। অসুরদের পরাক্রম দেখে দেবরাজ ইন্দ্র খুবই চিন্তিত হয়ে পড়েন। স্বামীকে চিন্তিত দেখে স্ত্রী ইন্দ্রাণী তাঁর জন্য প্রার্থনা শুরু করলেন। ইন্দ্রানী তাঁর আধ্যাত্মিক শক্তি একত্রিত করে লাল সুতো দিয়ে একটি সুতো তৈরী করেন।

তারপর দেবরাজ ইন্দ্রের মঙ্গল কামনা করে সেই লাল সুতোর মালা তাঁর গলায় বেঁধে দেন। যাতে অসুরেরা তাঁকে আঘাত করতে না পারে। এরপর দেবতা ও অসুরের মধ্যে প্রচণ্ড যুদ্ধ শুরু হয়। ইন্দ্রের নেতৃত্বে সেই যুদ্ধে দেবতারা জয়ী হন। তখন থেকেই বিপদ থেকে রক্ষা পেতে হিন্দুরা লাল সুতো বাধার প্রচলন করে আসছে।

বিপত্তারিণী ব্রতের মন্ত্র:

মাসি পূণ্যতমেবিপ্রমাধবে মাধবপ্রিয়ে। ন বম্যাং শুক্লপক্ষে চবাসরে মঙ্গল শুভে। সর্পঋক্ষে চ মধ্যাহ্নেজানকী জনকালয়ে। আবির্ভূতা স্বয়ং দেবীযোগেষু শোভনেষুচ।নমঃ সর্ব মঙ্গল্যেশিবে সর্বার্থসাধিকে শরণ্যে ত্রম্বক্যে গৌরী নারায়ণী নমস্তুতে।।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200627162442

Friday, June 26th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

সংখ্যা তত্ত্ব ও সন্তানের ভবিষ্যৎ

সংখ্যা তত্ত্ব ও সন্তানের ভবিষ্যৎ

শুভ শুক্রবার

আজকের প্রতিবেদন আপনাদের খুব ভালো লাগবে।ঘরে বসে সংখ্যা তত্ত্বের সাহায্যে দেখুন আপনাদের সন্তানের ভবিষ্যৎ।

একটি পদ্ধতি বলে দিতে পারে আপনার সন্তানের আগামী দিনগুলির কথা। অবাক হলেও বিষয়টি বাস্তব। ফলিত জ্যোতিষের একটি শাখা সংখ্যা তত্ত্ব। আর এ সংখ্যার বিভিন্ন ব্যবহারে আপনি জানতে পারবেন আপনার ভবিষ্যৎ শুধু নয় আপনার প্রিয় মানুষের জীবনের নানা দিকও।
সংখ্যা তত্ত্বের গভীর তাত্ত্বিক আলোচনায় না গিয়ে আজকের কলামে কিছু প্রাথমিক বিশ্লেষণ তুলে ধরতে চাইছি। এর মাধ্যমে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন সংখ্যাতত্ত্ব কতটা গভীর ও নির্ভুল।
আজ আমি আলোচনা করব কি করে সংখ্যাতত্ত্ব ব্যবহার করে আপনার শিশুর চারিত্রিক গঠন বিষয়ে আপনি নজর দেবেন। এর বেশ কিছু জটিল পদ্ধতি আছে। আজকের প্রতিবেদনে সবচেয়ে সহজ পদ্ধতিটি তুলে ধরা হলো। এই পদ্ধতি আপনি সহজে কারও সাহায্য ছাড়াই ব্যবহার করতে পারবেন

আসুন আমারা দেখি কীভাবে সংখ্যাতত্ত্বের সাহায্য আপনি আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ জীবন গড়ে দিতে পারেন।
প্রতিটি মানুষের মূলাঙ্কের ওপর নির্ভর করে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। মূলাঙ্ক গণনা করে সহজেই সেই মানুষটি কেমন তা বুঝতে পারি আমরা। জন্ম তারিখের প্রতিটি অংক (দিন, মাস, বছর সহ) পরস্পরের সঙ্গে যোগ করে মূলাঙ্ক পাওয়া যায়। যোগফল যদি দুই অংকের হয়, তবে সেদু’টিও ফের পরস্পরের সঙ্গে যোগ করতে হবে, যতক্ষণ না এক অংকের সংখ্যা আসবে।
ধরা গেল, এক ব্যক্তির জন্ম তারিখ ১৫-৬-১৯৯০। সুতরাং, হিসাবটি দাঁড়াবে ১৫+৬+১৯৯০= ২০১১ এরপর ২+০+১+১=৪। তার মানে ১৫-৬-১৯৯০, এদিনে জন্ম নেওয়া জাতক বা জাতিকার মুলাঙ্ক ৪। আবার অনেকে ১৫+৬+১৯৯০=২০১১ তারপর ২০+১১=৩১ তারপর ৩+১= (মুলাঙ্ক) ৪ এই পদ্ধতিও অবলম্বন করেন। তবে প্রথম পদ্ধতিটি বেশি ব্যবহার করা হয়।
এর কারণ মূলাঙ্ক শুধুমাত্র ১-৯-এর মধ্যেই গণনা করা যায়। অর্থাৎ, যতক্ষণ পর্যন্ত দিন, মাস, তারিখ যোগ করে ১-৯ মধ্যে সংখ্যা পাওয়া যাচ্ছে না। ততক্ষণ আপনাকে একটি সংখ্যার সঙ্গে পাশের সংখ্যাটি যোগ করে যেতে হবে। মূলাঙ্ক গণনা করে বাচ্চাদের মূল স্বভাব জেনেই মা-বাবা তাদের সঠিক শিক্ষা দিতে পারেন।

প্রতিটি সংখ্যার গুরুত্ব
(১) এই মুলাঙ্কের বাচ্চারা রাগী ও জেদি হয়। এরা স্বাধীন থাকতে চায়। কোনো কাজে কারও হস্তক্ষেপ পছন্দ করে না। জোর করে তাদের উপর মতামত চাপিয়ে দিলে তারা রেগে যায়। এরা ভবিষ্যতে প্রধানত বিভিন্ন প্রশাসনিক পদে চাকরি করে থাকে। এ ধরনের শিশুদের না বকে যুক্তি দিয়ে বোঝালে সহজেই বুঝে যায়।
(২) এই বাচ্চারা শান্ত, ভাবুক হয়। পড়াশোনা করতে ভালোবাসে। জেদি না-হলেও নিজের জিনিসের প্রতি খুব সচেতন। এরা পরিবারকে খুবই ভালোবাসে। এদের বোঝানোর ক্ষেত্রে শান্ত ভাবের খুবই প্রয়োজন। এদের ছোট বেলায় ভয় দেখালে সেই ভয় বাকি জীবনে প্রভাব বিস্তার করে।
(৩) এই মুলাঙ্কের বাচ্চাদের মস্তিষ্ক খুব সক্রিয়। এরা জ্ঞানী হয়। এ কারণে এদের মধ্যে পাণ্ডিত্যের অহংকার জন্ম নেয়। জনপ্রিয় ও আকর্ষণের কেন্দ্র হয়ে ওঠার প্রবল ইচ্ছা থাকে এদের মধ্যে। যেখানে এরা গুরুত্ব পায় না সেখানে এরা যেতে চায় না। এদের বোঝানোর জন্য আপনার যথাযথ জ্ঞান থাকা জরুরি।
(৪) এই বাচ্চারা খুব বেপরোয়া হয়। খেলাধুলো করতে পছন্দ করে। ঝুঁকি নেওয়া এদের স্বভাব। বকে নয়, ভালোবাসার মাধ্যমেই এদের নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে।
(৫) এই শিশুরা বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী হয়। এ সংখ্যাটি সাহস, উত্‍‌সাহ ও পরিবর্তনের প্রতীক। এদের সঙ্গে ধৈর্য ধরে শান্তভাবে কথা বলবেন।
(৬) মনে রাখবেন, এই শিশুরা মিথ্যে কথা বলতে ভয় পায়। তাই তারা আপনাকে কোনো কথা বললে সেই কথা সবসময় গুরুত্ব দিয়ে শুনবেন। এরা সাধারণত হাসি-খুশি থাকে কিন্তু রেগে গেলে কোনো বিরোধই এরা বরদাস্ত করে না।
(৭) এই মুলাঙ্কের বাচ্চারা কিছুটা চঞ্চল ও স্বতন্ত্র প্রবৃত্তির হয়। এরা ভাবুক, কিছুটা নিরাশাবাদী, কিন্তু প্রখর বুদ্ধিসম্পন্ন। বিচার ধারায় এই শিশুদের মৌলিকতার প্রমাণ পাওয়া যায়। এদের খুবই ভাবনা-চিন্তার মাধ্যমে পরিচালনা করা উচিত।
(৮) এই বাচ্চারা কিছুটা ভাবুক, অত্যন্ত ব্যবহারিক, পরিশ্রমী এবং বুদ্ধিসম্পন্ন হয়। এদের জীবনে গতি কিছুটা দেরিতে আসে। কিন্তু এরা নিজের লক্ষ্যে স্থির থেকে সফল হয়। এরা কোমল হৃদয়ের হয়। শাসন করার সময়ে বাবা-মাদের খুবই সতর্ক থাকা উচিত।
(৯) মুলাঙ্কের হিসেবে এটি শ্রেষ্ঠ সংখ্যা। এই শিশুরা দুষ্টু হলেও তীব্র বুদ্ধিসম্পন্ন হয়। জীবনে এরা বার বার বিদ্রোহী হয়ে ওঠে। মা-বাবার সঙ্গে খুব একটা ভাব থাকে না। প্রশাসনিক কাজে এরা খুব কৌশলী। বড় হয়ে কিছুটা মেজাজি বা দাম্ভিক হতে পারে। আত্মবিশ্বাস এদের বয়সের দ্বিগুণ গতিতে বাড়তে থাকে। তাই এদের কোনোভাবেই জোর করে নয় বরং ভালোভাবে বোঝানো উচিত।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200626010330

Thursday, June 25th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গ্ৰহের কারকতা বা ভূমিকা

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গ্ৰহের কারকতা বা ভূমিকা

শুভ বৃহস্পতিবার

গ্রহের কারকতা -

জ্যোতিষ শাস্ত্রে ৯টি গ্রহ সম্বন্ধে কিছু আলোচনা করা যাক। জ্যোতিষ শাস্ত্রে গ্রহেরা জন্মকুণ্ডলীতে বলবান বা দুর্বল অবস্থান দরুন জাতক জাতিকার ভাগ্যের শুভাশুভ ফলের নির্ণয় করা হয়। জ্যোতিষ শাস্ত্রে যেমন রশিদের একটি চরিত্র আছে তেমনি গ্রহদেরও একটি চরিত্র রয়েছে। জোতিষ বিচারের সময় এই গ্রহের চরিত্র এবং সাথে রাশির চরিত্র বিচার কর হয়ে থাকে। কিন্তু একটা কথা মনেরাখতে হবে জাতক জাতিকার লগ্ন অনুসারে গ্রহের শুভাশুভ প্রভাব থাকবে। এবারে গ্রহগুলির চরিত্র বা কারকতা সম্বন্ধে জেনে নেয়াযাক।
লগ্ন ও দ্ধাদশ রাশি নিয়ে বলেছি আগে।

রবি - সমগ্র সৌর জগতের কেন্দ্র বিন্দু হল রবি তাই রবির জাতক জাতিকারা সকল সময় চাইবে সবাই তাকে ঘিরে থাকুক ও সকলকে সে চালনা করতে চায়। রবির জাতক বা জাতিকারা হবে রক্ত শ্যামবর্ণ ও এদের মধ্যে থাকবে পুরুষালি ভাব , এরা হবে ক্ষত্রিয়ের মতো পরিশ্রমী। সব সময় বুদ্ধি বিবেচনা দিয়ে এরা কোনোকিছুকে বিচার করেই গ্রহণ করে। রবির জাতক জাতিকাদের মধ্যে রাজনৈতিক নেতা, পিতৃত্ব ভাব থাকবে। এদের জীবনী শক্তি হবে প্রবল। সারির স্বাস্থা এদের ভালোই হবে। উচ্চপদ ও প্রভুত্ব এই জাতক জাতিকাদেড় সব থেকে প্রিয়। রাবির জাতক জাতিকারা অল্পেতেই মাথা গরম হবে। কিন্তু এই রবি যদি জন্ম কুণ্ডলীতে অশুভ হয় তবে জাতক জাতিকাদের মাথাতুলে দাঁড়ানো সুকঠিন হয়েপড়ে এবং স্থায়ী ভাবে পতিষ্ঠিত হতে পারে না।

চন্দ্র - আমাদের জ্যোতিষ শাস্ত্রে রবির পরেই চন্দ্রের স্থান। আমরা জানি বা দেখেছি মানব জীবনে ও আমাদের পৃথিবীর উপর চাঁদের একটি প্রভাব রয়ে
ছে। আমরা যেমন লগ্নকে কেন্দ্র করে সকল বিষয় বা ১২টি ভাব বিচার করি , তেমনি চন্দ্র থেকেও বিচার করা হয় ১২টি ভাব। তাহলে আশাকরি বুঝতেই পারছেন চন্দ্রের প্রভাব কতটা মানব জীবনে ও জোতিষ শাস্ত্রে। এছাড়াও জোতিষ শাস্ত্রের বেশিরভাগ বিষয়ই চন্দ্র থেকে গণনা করা হয়।

আমাদের জোতিষ শাস্ত্রে রবি পিতৃ কারাক হিসাবে ধরা হয় তেমনি চন্দ্রকে মাতৃ কারক ধরা হয়। চাঁদেরের কারোকতার মধ্যে মায়ের স্নেহ ময়- মমতা ও মাতৃত্বতা। চন্দ্রের মধ্যে রয়েছে বিশেষ অনুভূতি। এর মধ্যে আছে আবেগ , মান-অভিমান , একাগ্রতা , অনুভব করার ক্ষমতা , সৌন্দর্যতা ও ভ্রমণের ইচ্ছা। যারা চন্দ্রের জাতক হবে তারা মিষ্টভাষী , চিন্তাশক্তি প্রবল থাকবে
এদের , সমাজ সেবক বা সেবিকা হয়ে থাকে। ভালো শিল্পী হতে পারে চন্দ্রের লোকেরা। অন্যের কষ্টে এদের মন কাঁদে।

চন্দ্র অশুভ হলে পাগলামি , মানসিক দুর্বলতা , ভারসাম্যহীন , আত্মহত্যা করার ইচ্ছা প্রকাশ করা। চন্দ্র অশুভ হলে লজ্জা পাওয়া বা লাজুকতা দেখাদেবে। সবার সাথে মিলেমিশে থাকতে পারবে না। এছাড়াও চন্দ্র অশুভ হলে , যে সময়ে অমাবস্যা বা পূর্ণিমা আসে তখন বিশেষ প্রভাব পর্বে। চন্দ্র দ্বারা রোগ - শরীরে জলের মাত্রা কমে যাওয়া , ফুফফুসের রোগ , গ্ল্যান্ডের কোনোরোগ , মহিলাদের জরায়ুর রোগ , ডিম্বাকোষ নষ্ট হয়ে যাওয়া , সব সময় ঠান্ডা লাগা , হাঁপানি রোগ , মূত্রাশয়ের রোগ , শরীরে বাত কষ্ট পাওয়া ইত্যাদি রোগ দেখা দিতে পারে।

মঙ্গল - ববি ও চন্দ্রের পরেই পৃথিবীর উপর মঙ্গলের প্রভাব রয়েছে। মঙ্গল হলো যোদ্ধা বা সৈনিক। মঙ্গলের যেমন সব কিছু ভালো প্রভাব আছে তেমনি খারাপ প্রভাব ও রয়েছে। মঙ্গলের মধ্যে সৃষ্টি ও বিনাশ , শুভ ও অশুভ , কর্তব্য় করা ও কর্তাব্য় না করা সাবই আছে। জন্ম কুণ্ডলীতে মঙ্গল শুভ অবস্থান না থাকলে জাতক বা জাতিকার তেজস্বীতা ও সাহস কম থাকবে। সকল গ্রহদের মধ্যে মঙ্গলকে কুমার গ্রহ বলা হয় এবং এই গ্রহটি অত্যান্ত শক্তিশালী।
জ্যোতিষ শাস্ত্রে নৈসর্গিক পাপগ্রহ হলো মঙ্গল। জন্ম কুণ্ডলীতে মঙ্গল শুভ গ্রহের সহিত যুক্ত না হলে শুভ ফল দিতে পারে না। মঙ্গল জন্মকুণ্ডলীতে শুভ হলে , স্বাধীনচেতা , সাহসী , বীরত্ব ভাব , ভূসম্পত্তি লাভ ও গৃহ লাভ , অঙ্কে দক্ষতা , শাস্ত্র জ্ঞান লাভ , চিকিৎসাশাস্ত্রে পারদর্শিতা , শিল্পকলায় নাম করা , সকল কার্যে জয় লাভ , কোনো ঋণ থাকলে তার থেকে মুক্তির পথ খোজ ইত্যাদি গুন্ গুলি থাকবে।
মঙ্গল অশুভ হলে জামেলা-ঝঞ্জাট বাড়বে , দুর্ঘটনার সম্ভাবনা থাকবে , যুদ্ধ , মামলা - মোকদমা , নিষ্ঠূরতা , সকলের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করা , অস্ত্রোপচার হাওয়া , অকাল মৃত্যু , অধর্ম মূলক কাজ করা , চরিত্রে দস্যুবৃত্তি , নির্দ্বিধায় হত্যা করা , গুপ্ত রোগ দেখা দেয়া , ইত্যাদি ডান গুলি ফুটে ওঠে। মঙ্গলের প্রভাবে লোক সৈনিক , অস্ত্র চিকিৎসক , কারু শিল্পী হয়ে থাকে ও জীবনে নাম করে। মঙ্গলের প্রভাব যার ওপর আছে তাদের চোখ হবে গোলাকার , পিত্ত প্রকৃতির ,ব্রণ যুক্ত মুখমণ্ডল , শক্তিশালী বহু , তমোগুণ থাকবে ও কোঁকড়ানো মাথার চুল , নাক হবে সাধারণ।
মঙ্গলের প্রভাবে অর্শ , ভগন্ধর , রক্ত আমাশয় , বহুমূত্র , মূত্রকৃচ্ছ , বসন্ত রোগ, ব্রণ হাওয়া , কুৎসিত দেখতে হাওয়া , মোটা হাওয়া , বাত ও পিত্ত সংক্রান্ত রোগ হতে পারে। মঙ্গলের প্রকৃতি ক্রূর, চঞ্চল , রক্ত চক্ষু দেখানো , ক্রোধী , পিত্ত রোগে ভোগ , গর্ভ করা , মঙ্গল উদার। তৃতীয়া , ষষ্ঠ , দশম ও একাদশ স্থানে মঙ্গল থাকলে জাতক বা জাতিকা পরাক্রম শালী হয়ে থাকে। লগ্নে , চাতুর্থে , সপ্তমে , অষ্টমে বা দ্বাদশে মঙ্গল থাকলে স্বামী ও স্ত্রী যেকোনো একজনকে হানি ঘটিয়ে থাকে বা সম্পর্খ নষ্ট হবে। মঙ্গলের এই অবস্থানকে মাঙ্গলিক বা ভৌম দোষ বলা হয়। মঙ্গল ভাতৃ কারাক গ্রহ হলেও তৃতীয় বা ভাতৃ স্থানে থাকলে ভ্রাতার হানি ঘটে কিন্তু মঙ্গল শুভ হলে বা শুভ গ্রহ দ্বারা যুক্ত হয়ে থাকলে ভ্রাতৃ লাভ হয়। লগ্নে মঙ্গল থাকলে জীবনে শান্তির অভাব ঘটে এবং পত্নী হীন ও দুর্ঘটনা ঘটায়।

বুধ - জ্যোতিষ শাস্ত্রে বুধ গ্রহটিকে বালকের সাথে তুলনা করা হয়ে থাকে এবং কুমার গ্রহ বলে ধরা হয়েথাকে। বুধের মধ্যে রয়েছে বালক সুলভ চপলতা , কর্মে চঞ্চলতা , কোনো কিছুর অনুকরণ করার ক্ষমতা। বুধের জাতক বা জাতিকাদের মধ্যে রয়েছে বালকের মতো সভাব ও সরল প্রকৃতি। জোতিষ শাস্ত্রে বুদ্ধ ও বোধের কারাক এই বুধ। বুধের প্রভাবে জ্ঞান বিজ্ঞান , কাব্য , সাহিত্য চর্চা , পুস্তক রচনা , জ্যোতিষ বিদ্যা , চিকিৎসা বিদ্যা , আইন জীব , গণিত বিদ্যায় পারদর্শিতা , বাক চাতুর্যতা , ব্যবসা-বাণিজ্য , সকল বিদ্যায় পান্ডিত্য , নিজেকে প্রকাশ করা ইত্যাদি। বিচার বিশ্লেষণ করা বুধেরই কাজ। বুধের মধ্যে বালক স্বভাব থাকার জন্যে মাঝেমধ্যে অত্যাধিক কৌতূহলের জন্যে সময় সময় বিবেচনা না করে কোনো কাজ করে থাকে।
জন্ম কুণ্ডলীতে বুধ অশুভ হলে অস্থিরতা , মূর্খতা , উদাসীনতা ,বাচালতা খারাপ কোনো বাবস্যার সাথে যুক্ত হাওয়া ,নিচু কার্য করা , চুরি করা ইত্যাদি খারাপ প্রভাব দেখা যায়। আবার বুধ জন্ম কুণ্ডলীতে শুভ হলে রূপবান , সুন্দর চোখ , সুন্দর কেশ , কথা কম বলা , কিন্তু বায়ু রোগ ও কাফ রোগে কষ্ট পেতে পারে। বুধ শুভ হলে জাতক বা জাতিকা সব সময় হাস্য মুখর হয়ে থাকে।
জন্ম কুণ্ডলীতে বুধ অশুভ হলে দাঁতের রোগ , মাথার রোগ , মৃগী , পাগলামি , স্নায়বিক দুর্বলতা , অজীর্ণ রোগ , স্মৃতিশক্তি হীনতা , বাক্য শক্তি হীন , জিভের কোনো রোগ দেখা দিতে পারে। বুধ যে যে জিনিস ইঙ্গিত করছে তা হলো - বাক শক্তি , জিহ্বা , বৃদ্ধি , ত্বক , পিত্ত , শরীরের নিম্ন অংশ ইঙ্গিত করে। রাশিচক্রে বুধ ও চন্দ্র শুভ যোগ থাকলে জাতক বিদ্বান , বিদ্ধিমান , প্রতিভাবান ও স্মৃতিশক্তি বিশিষ্ট হয়ে থাকে। বুধের আরেকটি গুন্ হলো এর মধ্যে আছে প্রবল উদ্ভাবনী শক্তি। জন্ম কুণ্ডলীতে লগ্নে বুধ থাকলে সেই জাতক বা জাতীয় মেধাবী , ভাদ্র প্রকৃতির ও সন্তান দ্বারা সুখ লাভ করে। কিন্তু যদি লগ্নে অশুভ বুধ অবস্থান করে তখন কোনো রোগ হলে তা কঠিন আকার নিতে পারে , যদিকিন কোনো শুভ গ্রহের দৃষ্টি না থাকে।

বৃহস্পতি - সৌরজগতে সকল গ্রহদের মধ্যে সব থেকে বৃহৎ গ্রহ বৃহস্পতি। জোতিষ শাস্ত্রে বৃহস্পতিকে গুরু বা গ্রহবিপ্র নাম বলা হয়ে থাকে। বৃহস্পতির প্রভাবে নৈতিক কর্তব পরায়ণ , সাধুতা , জ্ঞান লাভ করা , বাকপটুতা , পবিত্রতা , প্রজ্ঞা , বিবেক বোধ , শাস্ত্র জ্ঞান লাভ করা , চরিত্রবান, আত্মশক্তি ইত্যাদি হয়ে থাকে। জন্ম কুণ্ডলীতে বৃহস্পতি শুভ হলে বা শুভ অবস্থায় থাকলে যতই কষ্ট দুঃখ আসুক , তার মধ্যে থেকেও শুভ প্রভাব পাওয়া যাবে। আবার যদি বৃহস্পতি জন্ম কুণ্ডলীতে খারাপ থাকে তবে জীবনে নানা বিপর্যয় নেমে আসবে।
জ্যোতিষশাস্ত্র মতে বৃহস্পতি নৈসর্গিক শুভ গ্রহ। বৃহরপাতি হলো সত্ত্বগুনের আধার। কোনো সত্যকে উপলব্ধি করার ক্ষমতা বৃহস্পতির আছে। বৃহস্পতি অশুভ হলে , ভণ্ডামি , মিথ্যেবাদী , অভিমান , শরীরে রোগের মাত্রা বাড়বে। বৃহস্পতি জন্ম কুণ্ডলী অনুসারে শুভ হলে জাতক সত্ত্বগুনের অধিকারী হয়ে থাকে , সত্যবাদী , শিক্ষক , উচ্চ পদের অধিকারী হয়েথাকে। সমাজে এদের একটি স্থান থাকে, আর্থিক দিক থেকে সচ্ছলতা থাকবে।
জন্ম সময়ে বৃহস্পতি অশুভ হলে হৃদয়ের রোগ , শ্বাস কষ্ট , কাসি , যকৃৎ এর রোগ , পেটের কোনো রোগ ও যক্ষা জাতীয় প্রভৃতি রোগ হতে পারে। বৃহস্পতি ইঙ্গিত করছে মানব দেহে খাদ্যনালী বা কণ্ঠনালী , হৃদয় , ফুসফুস , হস্ত , ধমনী , যকৃত , শরীরে মেদ , শ্বাসযন্ত্র , পিত্তকোষ , নাভী ও তলপেট।
লগ্ন বা তানু ভাবে বৃহস্পতি থাকলে জাতক বা জাতিকা সুখী হয়। দারিদ্র বা আর্থিক দিক থেকে কমজোরি লোকেদের সাহায্য করতে এরা পছন্দ করে। বৃহস্পতীর লোকেরা হবে আরাম প্রিয়। জ্ঞান থাকবে প্রচুর।

শুক্র - পুরানে আছে , শুক্রকে দৈত্যগুরু বলা হতো। জোতিষ শাস্ত্র মতে শুক্রকে ভোগ বিলাসের কারক বলে ধরা হয়। শুক্রের মধ্যে আছে কাম , প্রীতি , প্রেম , ভোগ করার ইচ্ছা ইত্যাদি রয়েছে শুক্রের চরিত্রের মধ্যে। কি ভাবে পার্থিব বস্তু ভোগ করা যায় তার পথ খোঁজা শুক্রের কাজ। বৃহস্পতি মধ্যে যেমন জ্ঞান অর্জনের আদমো ইচ্ছা ও অপার্থিব জগৎ নিয়ে থাকা। তেমনি শুক্রের মধ্যে রয়েছে পার্থিব জগৎ নিয়ে থাকার ইচ্ছা। জন্ম কুণ্ডলীতে শুভ শুক্রের প্রভাবে কামনা , শান্তি , প্রফুল্লতা , বিলাসিতা , সুখ , ঐশ্বর্য , সংগীত নিয়ে সাধনা করা , কাব্য নিয়ে চর্চা , শাস্ত্রজ্ঞ পণ্ডিত , উচ্চপদ লাভকরা , সে কবিতা লিখতে ভালো পারবে , চিত্রকর প্রভৃতি গুন্ দেখাযায়।
আবার জন্ম কুণ্ডলীতে শুক্র অশুভ হলে লম্পট , বেশ্যাবৃত্তি , মদ্যপানে আসক্ত , ইন্দ্রিয় সুখ ভোগের ইচ্ছা , নিচ্ছি মন , ঘটক এর কাজ করা , খারাপ সঙ্গে মেশার ইচ্ছা , ভীতু প্রভৃতি খারাপ গুন্ দেখাযায়। শুক্র হলো নৈসর্গিক শুভগ্রহে। শুক্র রজোগুণের অধিকারী ও কাফ প্রকৃতির।
শুক্রের শুভ প্রভাবে জাতকের জন্ম হলে সততা থাকবে , সুন্দর সুঠাম দেহের অধিকারী , মাধ্যম আকৃতি , উজ্জ্বল চোখ , উন্নত নাসিকা , সুন্দর মুখমণ্ডল , বিলাসিতা প্রিয় হয়েথাকে। শুক্রের অশুভ প্রভাবে শুক্রজ পীড়া হয়ে থাকে যথা - যৌন ব্যাধি , উপদংশ , মূত্রকৃচ্ছ , বহুমূত্র , গর্ভাশয়ের রোগ , হাঁপানি , শ্লেস্মা জাতীয় পীড়া ইত্যাদি অশুভ।
শুক্র দ্বারা মানব দেহের যে যে অংশ ইঙ্গিত করছে তা হলো , নাসারন্ধ্র , শুক্র , যকৃত , মাংসপেশী, অন্ডকোষ , ডিম্বাশয় , জনন যন্ত্রাদি। অশুভ শুক্র কখনোই শুভ ফল দিতে পারে না। সুতরাং জাতকের জন্মকুন্ডলী বিচার করতে হলে প্রথমে শুক্রের অবস্থান দেখে নেয়া উচিত যে গ্রহটি নীচস্থ , দুর্বল , অশুভ গ্রহ দ্বারা আক্রান্ত অথবা শত্রূর গৃহগত কিনা। লগ্ন ভাবে বা তনু ভাবে শুভ শুক্র থাকলে জাতক বা জাতিকা সুন্দর দেখতে হবে এবং সকলেই এদের দিকে আকৃষ্ট হয়ে থাকে। আর শুক্র যদি অশুভ হয় বা অশুভ গ্রহ দ্বারা যুক্ত হয় তবে জাতক বা জাতিকা চরিত্রহীন হয়েথাকে।

শনি - জোতিষ শাস্ত্রে শনি গ্রহটিকে অষ্টম গ্রহ ধরা হয়েথাকে এবং শনি গ্রহটিকে দুঃখদায়ক গ্রহও বলা হয়ে থাকে। শনি দূরদৃষ্টি ও পূর্বাভাস পাওয়ার ক্ষমতা আছে। জন্ম কুণ্ডলীতে শনি শুভ হলে ইহা জাতক বা জাতিকাকে সংযম শীল করে তোলে , তেমনি দৃঢ় মানসিকতা , অতিরিক্ত সাবধানী , সম্পদশালী , সংসারের দিকে ঝোক ও নজর থাকবে , সংযম , সন্ন্যাস , তীক্ষ্ন বুদ্ধি সম্পন্ন , পূজাপার্বনে মন থাকবে , ভূমি ও খনির মালিক হয়েথাকে। কিন্তু শনি অশুভ হলে দুঃখ-দুর্দশায় জীবন ভোরে যায় , পারিবারিক , সামাজিক ও মানসিক অশান্তিতে জীবন ভোরে যায় , শরীরে আলস্যতা দেখাদেবে , উৎসাহ হীন হয়েথাকে , বিদ্যাশিক্ষার অসফলতা বা মূর্খতা , অসহিষ্ণুতা , লোকের নাম নিন্দা করা , দুশ্চিন্তা করা , বন্ধু-বান্ধব কমথাকা , নিঃশাব্দ জায়গা পছন্দ করা ইত্যাদি দেখা যেতে পারে।
জোতিষ শাস্ত্র মতে শনি নৈসর্গিক পাপগ্রহ ও তমো গুনের অদিকারী। শনির প্রভাবে জন্ম হলে রোগা , লম্বা , মাথায় কেশ কম হবে , ছোট চোখ , বিকৃত দাঁত , নাক হবে মোটা , কান হবে ছড়ানো , হিংস্র , কফ প্রকৃতির , রক্ত চক্ষু , মোটা নখ , বায়ু প্রকৃতির হয়ে থাকে।
শনির প্রভাবে যা যা রোগ হয় - বধিরতা , উদারী রোগ , যকৃতের রোগ , বায়ু রোগ , শরীর কম্পন , পায়ের কোনোরোগ , প্লীহা জাতীয় ইত্যাদি রোগ দেখাদিতে পারে। শনি ইঙ্গিত করে মানব শরীরে ডান কর্ণ , মস্তিস্ক , শিরা , স্নায়ু , মূত্রাশয় ও প্লীহা। যদি জন্ম কুণ্ডলীতে শনি শুভ হয় তবে জাতক বা জাতিকা পূজা-পার্বনের দিকে ঝোক থাকবে ও জাতক মহাপুরুষ হয়েথাকে। না না বিপদের মধ্যে থেকে শনি জাতক বা জাতিকাকে বাঁচিয়ে রাখে। কিন্তু শনি যে রাশিতেই অবস্থান করুক না কেন কিছুনা কিছু বাধা বিঘ্ন দিয়েই থাকবে। লগ্নে শনি থাকলে মন সবসময় অসন্তুষ্ট থাকবে ও ঈর্ষা পরায়ণ হয়ে থাকে। অশুভ শনি শরীরে বাতের রোগ বাড়িয়ে দেবে।

রাহু - রাহু জ্যোতিষশাস্ত্রে একটি ছায়া গ্রহ হিসাবে পরিচিত। পুরানে রাহুকে দৈত্য ধরা হয়েথাকে। জোতিষ শাস্ত্রে রাহুর গতি সকল গ্রহের বিপরীত দিকে ( Aunty Clockwise)। জন্ম কুণ্ডলীতে রাহু শক্তিশালী হলে জাতক বা জাতিকার চাহিদা কিছুতেই পূর্ণ হয় না। রাহু একাদশে থাকলে বা প্রবল হলে এবং সাথে শুভ গ্রহ দ্বারা যুক্ত হয় তখন জাতক বা জাতিকার মধ্যে বিশাল কর্মশক্তি ও সৌভাগ্যের অধিকারী হয়ে থাকে। জন্ম কুণ্ডলীতে রাহু শুভ জায়গায় অবস্থান করলে জাতক বা জাতিকা আনন্দ উপভোগ করবে , তার প্রচুর ঐশ্বর্য , রাজার মতো প্রভাবশালী এবং শত্রূজয়ী হয়ে থাকে।
জন্ম পাত্রীকেয় রাহু অশুভ স্থানে থাকলে বা অশুভ গ্রহ দ্বারা দৃষ্ট হলে জাতক বা জাতিকার জীবনে দুঃখ কষ্টে ভোড়েওঠে , শরীরে রোগ বাড়বে , দাঙ্গা হাঙ্গামায় পড়তে হতেপারে , অতৃপ্ত আকাঙ্খায় কষ্ট পেতে হবে , জীবনের সকল বিষয়ে ধ্বংস হয়েযাবে , মানসিকতা হবে হিংস্র প্রকৃতির হয়েথাকে। জোতিষ শাস্ত্রে রাহু নৈসর্গিক অশুভ গ্রহ।
রাহুর প্রভাবে জন্মহলে বা রাহু লগ্নে থাকলে জাতকের শরীর রুগ্ন হয়। শরীরে রং সামান্য নীল বর্ণের হয়েথাকে। রাহু অশুভ হলে গ্যাস বা বায়ু রোগ ও অজীর্ণ রোগ হতে পারে। রাহু দ্বারা দেহভাগ মুখমণ্ডল ও শরীরের উপরের অঙ্গ। রাহু থেকেই পিত মাতার শুভ -অশুভ বিচার করা হয়েথাকে। জন্ম কুণ্ডলীতে রাহু মিথুন রাশিতে থাকলে জাতক বা জাতিকা দীর্ঘ জীবন লাভ করবে এবং সৌভাগ্যশালী হয়ে উঠবে। বৃষ , কর্কট , সিংহ ও কন্যা রাশিতে রাহু অবস্থান করলে জাতক বা জাতিকা ভাগ্যবান হয়ে থাকে। যদি জন্ম কুণ্ডলীতে লগ্নভাবে বা তনুভাবে রাহু থাকে তবে সে শত্রূ জয়ী হবে।

কেতু - পূরণে রাহুর শরীরকে কেতু বলে ধরা হতো। কেতুকে রাহুর অনুচর বলাহয়ে থাকে। জোতিষ শাস্ত্রে কেতুর রাহুর মাতনি বিপরীত দিকে গতি ( Aunty Clockwise)। কেতু হলো রাহুর শরীর বা ধর , তাই কেতুর দৃষ্টিশক্তি নেই। কেতুর দ্বারা কোনো শুভ ফল আশা করা যায় না। কেতুর যেহেতু মস্তক নেই তাই রাহুর মাতা সর্বনাশী চাহিদা নেই। জন্ম কুণ্ডলীতে কেতু যে রাশিতে বসে-আছে ও যে গ্রহের সাথে থাকবে , সেই গ্রহ বলবান বা শুভ হলে কেতুও শুভ ফল দিয়েথাকে। কেতু শুভ হলে কীর্তি , আনন্দ , ধনসম্পদএ ভরপুর , ধনী , সুখী , এরা হবে ধৈর্যশীল এবং এদের আধ্যাত্মিক শক্তি থাকবে বা লাভ করবে।
jjjj
জন্ম কুণ্ডলীতে কেতু অশুভ হলে বা অশুভ গ্রহ দ্বারা যুক্ত ও দৃষ্টা হলে জাতক বা জাতিকা বিস্বাসঘাতকতা করতে পারে বা নিজেও কোনো বিশ্বাসঘাতকের কবলে পড়তে পারে। এদের মধ্যে অকৃতজ্ঞাতা , হৃদয়হীনতা , হটাৎ কোনো দুর্ঘটনা ঘটে , দুরারোগ্য ব্যাধি , গুল্মরোগ ইত্যাদি ব্যাধি হতে পারে। জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে কেতুকে নৈসর্গিক পাপগ্রহ বলা হয়ে থাকে। রাহু ও কেতুর প্রভাবে জন্ম হলে সেই জাতক বা জাতিকার আকৃতি হবে অত্যন্ত ভয়ঙ্কর কিন্তু প্রচণ্ড বুদ্ধিমান ও চতুর হয়ে থাকে। কেতু অশুভ প্রভাবে মূর্ছা যাওয়া , শরীরে ও মুখমণ্ডলে ব্রণ হাওয়া , চর্মরোগ , মহামারী , বসন্ত রোগ , প্লেগ জাতীয় সাংঘাতিক রোগ গুলি দেখা দিতে পারে। কেতুর মানব শরীরে যে অঙ্গগুলিকে ইঙ্গিত করে সেগুলি হলো - মেরুদণ্ড , নিম্নাঙ্গ ও স্নায়ু। লগ্নে কেতু অবস্থান করলে জাতকের রোগ শরীর , পত্নী সুখের নাশ হয়েথাকে কিন্তু বিদ্যা ক্ষেত্রে উন্নতি হয়েথাকে। কেতু যে গ্রহের ঘরে( ক্ষেত্রে ) থাকবে বা আছে সেই গ্রহ শুভ ও বালবাক্ত অনুসারে শুভ ফল দিয়ে থাকবে। বৃশ্চিক রাশিতে রবি অবস্থান করলে কেতু বলবান হয়েথাকে। এছাড়াও কেতু বৃশ্চিক রাশিতে উচ্চস্থ হলে শুভ ফল দিয়ে থাকে।

*** সকল গ্রহগান জন্ম সময়ে জন্মকুন্ডলীতে উচ্চস্থ হলে সম্পূর্ণ শুভ ফল দেবে , মিত্র গ্রহ যুক্ত বা দৃষ্ট , মিত্র গ্রহের সাথে থাকলে মধ্যম ফল দিয়ে থাকবে এবং কেতু নীচস্থ , শত্রূর গৃহে থাকলে বা দৃষ্টি দিলে , একসাথে অবস্থান করলে অশুভ ফল প্রদান করবে কেতু।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200625083228

Wednesday, June 24th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও সংখ‍্যাতত্ত্ব

জোতিষ ও সংখ‍্যাতত্ত্ব

শুভ বুধবার

জোতিষ ও সংখ্যাতত্ত্ব

সৌভাগ্য সর্বদা সঙ্গে থাকে। তবে অনেকেই এই সৌভাগ্যের খোঁজে নানান পন্থা অবলম্বন করেও উপযুক্ত ফল পান না। জ্যোতিষ শাস্ত্র বলছে, জন্ম তারিখ দেখে বলা যেতে পারে কোন ব্যক্তি কোন ধরনের জিনিস সঙ্গে রাখলে তা তার জন্য সৌভাগ্য ফিরিয়ে আনতে পারে। এ জন্য জানতে হবে জন্ম তারিখের মূলাঙ্ক। জন্ম তারিখের ভিত্তিতে কীভাবে এই গণনা হয়,তা আগে দেখে নিতে হবে, যে সমস্ত ব্যক্তিত্বরা মাসের ১, ১০, ১৯, ২৮ তারিখে জন্মেছেন তারা ১ সংখ্যার আওতায় আসেন। জন্মতারিখ গণনার এই প্রক্রিয়া মূলাঙ্ক গণনা নামে খ্যাত। কোনও ব্যক্তি শুধুমাত্র কোন তারিখটিতে জন্মেছেন তাই দিয়েই বোঝা যাবে তার চরিত্র। এই মূলাঙ্ক ১ থেকে ৯ পর্যন্ত হয়। যেমন কেউ ১ তারিখ জন্ম নিলে তার মূলাঙ্ক হবে ১+০=১। কেউ ২৬ তারিখ জন্ম নিলে তার মুলাঙ্ক হবে, ২+৬=৮, সেরকম কেউ যদি ৩১ তারিখ জন্ম নেন তাহলে তার মূলাঙ্ক হবে ৩+১=৪। কেউ ২৩ মানে ২+৩ = ৫ । দেখে নেওয়া যাক ১ সংখ্যায় যারা জন্মগ্রহণ করেন তাদের পয়মন্তর কয়েকটি বিষয়।

কারা থাকছেন ১ সংখ্যার আওতায়?

যাদের জন্ম একটি মাসের ০১, ১০,১৯, ২৮ তারিখে, তারা ১ সংখ্যার অধীনে থাকেন। এই ধরনের ব্যক্তিত্বরা নিজেদের চেয়ে অন্যদের খেয়াল বেশি রাখেন। মুখ ফুটেও নিজের স্বার্থের জন্য কোনও কাজ করেন না এরা।

ব্যবসার ক্ষেত্রে পয়া সংখ্যা

১ সংখ্যার ব্যক্তিত্বদের ব্যবসার ক্ষেত্রে পয়া সংখ্যা ১,৫,৩, ৯ এই দিনগুলোতে ব্যবসা সংক্রান্ত কোনও কাজ করলে, তা থেকে এরা সাফল্য পান। এছাড়াও ক্যারিয়ারের দিক থেকেও এই দিনগুলো বেশ শুভফলদায়ক।

প্রেমের জন্য সেরা দিন কোনটি?

প্রেমের জন্য সেরা দিন ১,৩, ৭, ৫। প্রেম সংক্রান্ত যে কোনও কাজের জন্য এই দিনগুলো বেশ পয়মন্তর। ফলে কাউকে প্রেমের প্রস্তাব দিতে চাইলে এই দিনগুলোই সেরা।

পয়া ধাতু

এদের জন্য পয়মন্তর ধাতু হল সোনা। ফলে সৌভাগ্যের উন্নতিতে যদি এরা সঙ্গে সোনা রাখেন, তাহলে তা সুফল দেবে।

পয়া রঙ

১ সংখ্যার ব্যক্তিত্বদের জন্য পয়া রঙ লাল। এরা লাল রঙের যে কোনও জিনিস পড়ে বেরোলে তা উন্নতি সাধন করতে বাধ্য। তাই পলার রঙের যাবতীয় জিনিস এরা সঙ্গে রাখলে সৌভাগ্য উত্তরোত্তর বাড়বে।

পয়মন্তর মাস১

এই ব্যক্তিত্বদের পয়মন্তর মাস হল জানুয়ারি, মার্চ, জুলাই, অক্টোবর। এই মাসগুলোতে কোনও রকমের ভালো কাজে যোগ দিলে তা শুভ ফল দেবে বলে দাবি জ্যোতিষশাস্ত্রবিদদের।

শুভফলদায়ী দিক

১সংখ্যার ব্যক্তিত্বরা যদি দক্ষিণমুখী হয়ে কোনও কাজ করেন,বা দক্ষিণদিক সংক্রান্ত কোনও কাজ করে, তাহলে তা সুফল দেবে। এমনই দাবি জ্যোতিষবিদদের।

১ সংখ্যা এর মন্ত্র

সূর্য্য
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্য্যায়। জপ সংখ্যা – ১০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভাস্করায় বিদ্মহে মহাতেজায় ধীমহিঃ তন্নঃ সূর্যঃ প্রচোদয়াৎ ১০ বার
প্রণাম– ওঁ জবাকুসুমসংকাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্। ধ্বান্ত্যারিং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোঽস্মি দিবাকরম্॥
ইষ্টদেবতা – মাতঙ্গী।
ধারণরত্ন – চুনী, ধূপ – গুগগুল, বার – রবিবার, প্রশস্ত সময় – সকাল৬.০৪- ১০ টা পর্যন্ত।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200624063918

Tuesday, June 23rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জগন্নাথ ও রথযাত্রা

জগন্নাথ ও রথযাত্রা

শুভ রথযাত্রা

আজকের প্রতিবেদন টি সকলের কাছে খুব ভালো লাগবে।ভালো লাগলে সকলে বলুন জয় জগন্নাথ।

বর্ণনা
জগন্নাথের মূর্তি সাধারণত কাঠে তৈরি করা হয়। এই মূর্তির চোখদুটি বড়ো বড়ো ও গোলাকার। হাত অসম্পূর্ণ। মূর্তিতে কোনো পা দেখা যায় না। জগন্নাথের পূজাপদ্ধতিও অন্যান্য হিন্দু দেবতাদের পূজাপদ্ধতির চেয়ে আলাদা ওড়িশা রাজ্যের পুরী শহরে জগন্নাথের প্রধান মন্দিরটি অবস্থিত। এই মন্দির হিন্দুধর্মের চারধামের অন্যতম।

বেদে জগন্নাথের সুস্পষ্ট উল্লেখ আছে তিনি দশাবতার অথবা বৈদিক হিন্দু দেবমণ্ডলীর সদস্যও অবশ্য কোনো কোনো ওড়িয়া গ্রন্থে জগন্নাথকে বিষ্ণুর নবম অবতার রুপে স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে।বিষ্ণুর রূপভেদ হিসেবে জগন্নাথ এক অসাম্প্রদায়িক দেবতা।তাকে এককভাবে হিন্দুধর্মের কোনো একটি সম্প্রদায়ের সঙ্গে যুক্ত করা যায় না। বৈষ্ণব, শৈব, শাক্ত, স্মার্ত সকল শাখার অনুগামীরাই জগন্নাথকে পূজা করেন। এমনকি বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মসম্প্রদায়ের সঙ্গেও জগন্নাথের যোগ দেখানো হয়।

রথযাত্রা

জগন্নাথের সবচেয়ে বিখ্যাত উৎসবটি হল রথযাত্রা। এই উৎসবের সময় জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার মূর্তি মূল মন্দিরের (বড় দেউল) গর্ভগৃহ থেকে বের করে এনে কাঠের তৈরি তিনটি বিরাট রথে করে প্রায় ৩ কিলোমিটার (১.৯ মা) দূরে গুণ্ডিচা মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হয়। ভক্তরাই এই রথগুলি টেনে নিয়ে যান। যেখানেই জগন্নাথ মন্দির আছে, সেখানেই এই ধরনের রথযাত্রা আয়োজিত হয়।

শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের ইতিহাস..

অনেকেই হইতো জানেন না তাই তাদের জন্য প্রভু জগন্নাাথের এই মহিমা সম্পর্কে লেখা। আশা করি অনেককিছু জানতে পারবেন তাঁর অপারমহিমা সম্পর্কে....রথ শব্দটি বলতেই আমাদের মনে ভেসে ওঠে পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রার ছবি। প্রাচীন ভারতীয় গ্রন্থ ‘ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ’ ও ‘পদ্মপুরাণে’ও এই রথযাত্রার উল্লেখ পাওয়া যায়। পদ্মপুরাণে বলা হয়েছে যে আষাঢ় মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতে রথযাত্রা অনুষ্ঠান শুরু করে শুক্লা একাদশীর দিন পূর্ণযাত্রা বা উল্টোরথ অনুষ্ঠিত হবার কথা। পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রাও প্রতি বছর আষাঢ় মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতেই অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। যদিও আষাঢ় মাসের পুষ্যানক্ষত্রযুক্ত শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতেই রথযাত্রা অনুষ্ঠিত হওয়ার নিয়ম। কিন্তু প্রতি বছর তো আর পুষ্যানক্ষত্রেরসঙ্গে আষাঢ় মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথির যোগ হয় না, তাই কেবল ওই শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতেই রথযাত্রা শুরু হয়ে থাকে। তবে কখনও এই তিথির সঙ্গে পুষ্যানক্ষত্রেরযোগ হলে সেটি হয় একটি বিশেষ যোগ-সম্পন্ন রথযাত্রা। পদ্মপুরাণে উল্লেখিত রথযাত্রায় শ্রীবিষ্ণুর মূর্তিকে রথারোহণ করানোর কথা বলা হয়েছে। আর পুরীর জগন্নাথদেবের মূর্তি যে শ্রীকৃষ্ণ তথা শ্রীবিষ্ণুরই আর একটি রূপ তা সকলেই স্বীকার করেন। তবে স্কন্দপুরাণে কিন্তু প্রায় সরাসরিভাবে জগন্নাথদেবের রথযাত্রার কথা রয়েছে। সেখানে ‘পুরুষোত্তম ক্ষেত্র মাহাত্ম্য’ কথাটি উল্লেখ করে মহর্ষি জৈমিনি রথের আকার, সাজসজ্জা, পরিমাপ ইত্যাদির বর্ণনা দিয়েছেন। ‘পুরুষোত্তম ক্ষেত্র’ বা ‘শ্রীক্ষেত্র’ বলতে পুরীকেই বোঝায়। অতএব দেখা যাচ্ছে যে সেই পুরাণের যুগেও এই রথযাত্রার প্রচলন ছিল।উৎকলখণ্ড’ এবং ‘দেউল তোলা’ নামক ওড়িশার প্রাচীন পুঁথিতে জগন্নাথদেবের রথযাত্রার ইতিহাস প্রসঙ্গে বলা হয়েছে যে এই রথযাত্রার প্রচলন হয়েছিল প্রায় সত্যযুগে। সে সময় আজকের ওড়িশার নাম ছিল মালবদেশ। সেই মালবদেশের অবন্তীনগরী রাজ্যে ইন্দ্রদ্যুম্ন নামে সূর্যবংশীয় এক পরম বিষ্ণুভক্ত রাজা ছিলেন, যিনি ভগবান বিষ্ণুর এই জগন্নাথরূপী মূর্তির রথযাত্রা শুরু করার স্বপ্নাদেশ পেয়েছিলেন। পরবর্তিকালে রাজা ইন্দ্রদ্যুম্ন পুরীর এই জগন্নাথ মন্দির নির্মাণ ও রথযাত্রার প্রচলন করেন।বৌদ্ধযুগেও জগন্নাথদেবের রথযাত্রার অনুরূপ, রথে বুদ্ধদেবের মূর্তি স্থাপন করে রথযাত্রার প্রচলন ছিল। বিখ্যাত চিন পর্যটক ফা হিয়ান খ্রিস্টিয় পঞ্চম শতকে তৎকালীন মধ্য এশিয়ার খোটান নামক স্থানের যে বুদ্ধ রথযাত্রার বর্ণনা করেছেন তা অনেকাংশে পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।ফা হিয়ানের বিবরণ অনুযায়ী ত্রিশ ফুট উঁচু চার চাকার একটি রথকে বিভিন্ন রত্ন, অলঙ্কার ও বস্ত্রে সুন্দরভাবে সাজানো হত। রথটির চার পাশে থাকত নানা দেবদেবীর মূর্তি। মাঝখানে স্থাপন করা হত বুদ্ধদেবের মূর্তি। এর পর সেই দেশের রাজা তাঁর মুকুট খুলে রেখে খালি পায়ে রথের সামনে এসে নতমস্তকে বুদ্ধদেবের উদ্দেশেপুষ্পাঞ্জলি দেওয়ার পর মহাসমারোহে রথযাত্রা শুরু হত। পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রায় আজও আমরা দেখে থাকি যে প্রতি বছর রথযাত্রার উদ্বোধন করেন সেখানকার রাজা। রাজত্ব না থাকলেও বংশ পরম্পরাক্রমে পুরীর রাজপরিবার আজও আছে। ওই রাজপরিবারের নিয়মঅনুসারে যিনি রাজা উপাধি প্রাপ্ত হন, তিনি অর্থাৎ পুরীর রাজা জগন্নাথ, বলভদ্র ও সুভদ্রাদেবীর পর পর তিনটি রথের সামনে এসেপুষ্পাঞ্জলি প্রদান ও সোনার ঝাড়ু দিয়ে রথের সম্মুখভাগ ঝাঁট দেওয়ার পরই পুরীর রথের রশিতে টান পড়ে। শুরু হয় জগন্নাথদেবের রথযাত্রা। উদ্বোধন অনুষ্ঠানের মতোই ফা হিয়ান বর্ণিত খোটানের বুদ্ধ রথযাত্রার সময়ের হিসাব করলে দেখা যায় যে সেটি পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রার মতোই আষাঢ় মাসে অনুষ্ঠিত হত। এ ছাড়া ফা হিয়েন ভারতে এসে পাটলিপুত্র নগরীতে কুড়িটি রথের এক বিশাল বুদ্ধ-রথযাত্রা দেখবার কথাও লিপিবদ্ধ করে গেছেন। প্রসঙ্গত উল্লেখযোগ্য এই যে, জগন্নাথদেবের রূপকে যেমন বিষ্ণুরই আর একটি রূপ বলে মানা হয় তেমনই বুদ্ধদেবকেও বিষ্ণুর দশ অবতারের নবম অবতার রূপে গণ্য করা হয়। জগন্নাথ মন্দিরের গায়ে যে দশাবতারের মূর্তি খোদিত আছে সেখানেও নবম অবতাররূপে বুদ্ধদেবের মূর্তি রয়েছে।পুরীর রথযাত্রা উৎসব হচ্ছে বড় ভাই বলরাম রাম বা বলভদ্র ও বোন সুভদ্রাকে সঙ্গে নিয়ে শ্রীকৃষ্ণের বৃন্দাবন যাত্রার স্মারক। তিন জনের জন্য আলাদা আলাদা তিনটি রথ। রথযাত্রা উৎসবের মূল দর্শনীয় হল এই রথ তিনটি। প্রথমে যাত্রা শুরু করে বড় ভাই বলভদ্রের রথ। এই রথের নাম তালধ্বজ। রথটির চোদ্দোটি চাকা। উচ্চতা চুয়াল্লিশ ফুট। রথের আবরণের রঙ নীল। তারপর যাত্রা করে সুভদ্রার রথ। রথের নাম দর্পদলন। উচ্চতা প্রায় তেতাল্লিশ ফুট। এই রথের মোট বারোটি চাকা। যেহেতু রথটির ধ্বজা বা পতাকায় পদ্মচিহ্ন আঁকা রয়েছে তাই রথটিকে পদ্মধ্বজও বলা হয়ে থাকে। রথের আবরণের রঙ লাল। সবশেষে থাকে জগন্নাথদেবের রথ। রথটির নাম নন্দীঘোষ। পতাকায় কপিরাজ হনুমানের মূর্তি আঁকা রয়েছে তাই এইরথের আর একটি নাম কপিধ্বজ। রথটির উচ্চতা পঁয়তাল্লিশ ফুট। এতে ষোলোটি চাকা আছে। প্রতিটি চাকার ব্যাস সাত ফুট। রথটির আবরণের রঙ হলুদ। তিনটি রথের আবরণীর রঙ আলাদা হলেও প্রতিটি রথের উপরিভাগের রঙ লাল এই ভাবে রথ তিনটি সমুদ্রোপকূলবর্তী জগন্নাথ মন্দির থেকে প্রায় দু’মাইল দূরে গুণ্ডিচা মন্দিরের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। সেখানে সাত দিন থাকার পর আবার উল্টোরথ অর্থাৎ জগন্নাথ মন্দিরে ফিরে আসা। এখন তিনটি রথ ব্যবহৃত হলেও আজ থেকে সাতশো বছর আগে রথযাত্রার যাত্রাপথ দুটিভাগেবিভক্ত ছিল। আর সেই দুটি ভাগে তিনটি-তিনটি করে মোট ছটি রথ ব্যবহৃত হত। কেননা সে সময় জগন্নাথ মন্দির থেকে গুণ্ডিচা আসার পথটির মাঝখান দিয়ে বয়ে যেত এক প্রশস্ত নালা। নাম ছিল বলাগুণ্ডি নালা। তাই জগন্নাথ মন্দির থেকে তিনটি রথ বলাগুণ্ডি নালার পার পর্যন্ত এলে পরে জগন্নাথ, বলভদ্র ও সুভদ্রার মূর্তি রথ থেকে নামিয়ে নালা পার করে অপর পারে অপেক্ষমাণ অন্য তিনটি রথে বসিয়ে ফের যাত্রা শুরু হত। ১২৮২ খ্রিস্টাব্দে রাজা কেশরী নরসিংহ পুরীর রাজ্যভার গ্রহণের পর তাঁর রাজত্বকালের কোনও এক সময়ে এই বলাগুণ্ডি নালা বুজিয়ে দেন। সেই থেকে পুরীর রথযাত্রায় তিনটি রথ।

রথের আদি কথা

রথ হল তিনটি।জগন্নাথের রথের নাম নন্দীঘোষ বা কপিধ্বজ । এই রথের 16টি চাকা। রথের রঙ পীত।ষোল চাকা মানে দশ ইন্দ্রিয় আর ছয় রিপূ । যা থাকে ভগবানের নীচে।জগন্নাথ প্রতিবছর নব রথে উঠে। নব মানে নতুন আবার নব মানে নববিধা ভক্তি। মানে ভক্তির রথে জগন্নাথ উঠে। ভক্তি দিয়ে গড়া রথ।দেহের সাথে রথের অনেক মিল। ঠিক যেমন আমাদের দেহ ভক্তি দিয়ে গড়া হলে ভগবান আসবে। একবার নেমে গেলে পুরাতন রথে জগন্নাথ উঠে না। ঠিক একবার চলে গেলে এই পুরাতন দেহেআর ভগবান আসে না।206 টি কাঠ দিয়ে জগন্নাথের রথ হয়। ঠিক আমাদের দেহেও 206 টি হাড়।পুরীতে রথ টানে ঘোড়া। দেহের ঘোড়া হল আমাদের ইন্দ্রিয়।রথের ঘোড়া টানে দড়ি। দেহের এই দড়ি হল মন ।পুরীর রথের সারথী হল দারুক।দেহের সারথী হল বুদ্ধি । দেহ রথের রথী হল জগন্নাথ। সবাই যায় রথ দেখতে। কারণে ওতে রথী আছে প্রভু জগন্নাথ। একবার উল্টোরথের পর নেমে গেলে, জগন্নাথ সেই রথে আর উঠে না। রথের কাঠ ভেঙে জগন্নাথের রান্না কাজে লাগানো হয়।আমাদের দেহ থেকেও জগন্নাথ নেমে গেলে আর কেউ এই দেহ রাখবে না। কোন মূল্য নেই। মৃত বলে পুড়ে ফেলবেন বলভদ্রের রথের নাম হল তালধ্বজ বা হলধ্বজ। 14টি চাকা আছে। 14টি চাকা মানে 14টি ভুবন। বলভদ্র হল গুরুতত্ত্ব। গুরুতত্ত্বের অধীন 14টি ভূবন। গুরুর অনুগত হতে হবে 14টি ভুবনে থাকতে হবে। রথাবরন- রক্তনীল। রথের সারথি - মাতলী, রথের রক্ষক- ভাষ্কর, রথের অশ্ব- তীব্র, ঘোর, দীর্ঘশ্রম, ও স্বর্ণলাভ।সুভদ্রার রথের নাম পদ্মধ্বজ বা দর্পদলন। দেবী সুভদ্রার রথের পরিচয়------দেবতাদের দ্বারা প্রদত্ত সুভদ্রা দেবীর রথের নাম 'দর্পদলন'। রথের উচ্চতা 31 হাত। এই রথে 12 টি চাকা আছে। 12টি মানে। ভজনের সময় বার মাস। প্রতিদিন ভক্তিঙ্গ যাজন করতে হবে।রথ যখন চলে প্রথমে বলদেবের রথ। কারণ বলদেব দাদা। আবার জগত গুরুতত্ত্ব। তিনিই তো নিত্যানন্দ ।সবার জীবনে আগে গুরুকৃপা আসতে হবে। তারপর চলে সুভদ্রা। সুভদ্রা হল ভক্তি তত্ত্ব। গুরুকৃপার পর আসে ভক্তিমহারাণী। কারণ ভক্তির ঠিকানা শ্রীগুরুপদে।"শ্রীগুরুপাদপদ্ম কেবলি ভক্তিসদ্ম। বন্দি মুই সাবধান সনে।" ভক্তির ঠিকানা ভগবানের কাছে না গুরুদেবের চরনে। তাই গুরুদেবকে মনুষ্য বুদ্বি করা অপরাধ। গুরুদেব হলভগবানের করুনার মুর্তি। তারপর যাই জগন্নাথের রথ। গুরুদেব আগে তারপর ভক্তি তারপর জীবনে আসে ভগবান জগন্নাথ ।রথ কাঠের নিমির্ত হলেও সামান্য নয়। চিন্ময় কারণ এতে জগন্নাথ জগতের নাথ বিরাজিত হয়।রথের দর্শনে শ্রী চৈতন্যমহাপ্রভু নৃত্য করছেন। অপলক নয়নে দর্শন করছেন জগন্নাথ। রথ চলতে চলতে থেমে যায়, আবার অনেক সময় একদম চলে না।তার কারন রাধা ভাবে বিভর মহাপ্রভুকে ভাল করে দেখার জন্য রথ একটু থামে আবার চলে। একবারে থেমে যায় কারন অনেক ভক্তের মাঝে মহাপ্রভুকে না দেখে জগন্নাথ থেমে যায়। রথ অপ্রকৃতি কারন এ প্রভু জগন্নাথের ইচ্ছা শক্তিতে রথ চলে।আজও রথে অচল জগন্নাথকে দেখে রাধা ভাবে বিভর মহাপ্রভু আনন্দে নেচে নেচে যায়।

পুরীর রথযাত্রার এই তথ্যগুলি কি কি জেনে নিন।

আজ রথযাত্রা ৷ আজকের দিনে রথে চড়ে সুভদ্রা ও বলরামকে সঙ্গে নিয়ে মাসির বাড়ি রওনা দেবেন জগন্নাথ ৷ জগন্নাথদেবের এই রথযাত্রা ঘিরে সাজো সাজো রব গোটা দেশে ৷ পুরী থেকে কলকাতা, হুগলি থেকে আমেদাবাদ জুড়ে পালিত হচ্ছে রথযাত্রা ৷

রীতি অনুসারে রবিবার ভোর তিনটে থেকে পুরীতে শুরু হয়েছে বিশেষ পূজা-অর্চনা ৷ পূজা শেষ হলে বিশেষ কাঠে তৈরি তিনটি সুসজ্জিত রথে একে একে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রাকে বসিয়ে শুরু হবে পুরীর রথ যাত্রা ৷

- আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়ায় শুরু হয় রথযাত্রা

- গুণ্ডিচা মন্দিরে যান জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা

- মন্দির থেকে গুণ্ডিচা মন্দিরের দূরত্ব প্রায় ২ কিমি

- প্রতি বছরই নতুন করে প্রতিটি রথ তৈরি হয়

- জগন্নাথের রথের নাম নন্দীঘোষ

- রথে জগন্নাথের সঙ্গী হন মদনমোহন

- নন্দীঘোষের উচ্চতা ৪৫ ফুট, ১৬ চাকা

- ৮৩২ কাঠের টুকরো দিয়ে গড়া হয় রথ

- লাল ও হলুদ কাপড়ে সাজানো হয়

- নন্দীঘোষের সারথির নাম দারুকা

- রথের মাথায় থাকা পতাকার নাম ত্রৈলোক্যমোহিনী

- এই রথে ৪ ঘোড়া থাকে

- জগন্নাথের রথের রশির নাম ‘শঙ্খচূড়া নাগুনি’

- জগন্নাথের রথে সওয়ার হন আরও ৯ দেবতা

- এঁদের মধ্যে আছেন গোবর্ধন, কৃষ্ণ, নরসিংহ, রাম, নারায়ণ, হনুমান, রুদ্র

- জগন্নাথের রথে একজন রক্ষীও থাকেন

- এই রক্ষীর নাম গারুদা

- বলভদ্রের রথের নাম তালধ্বজ

- রথে বলভদ্রের সঙ্গী হন রামকৃষ্ণ

- তালধ্বজের উচ্চতা ৪৪ ফুট

- এই রথে মোট ১৪ চাকা রয়েছে

- ৭৬৩ কাঠের টুকরো দিয়ে তৈরি হয় রথ

- লাল ও সবুজ কাপড়ে সাজানো হয় রথ

- তালধ্বজের সারথির নাম মাতালি

- তালধ্বজের রক্ষীর নাম বাসুদেব

- রথের মাথায় পতাকার নাম উন্যানী

- রথের রশির নাম বাসুকি নাগ

- বলভদ্রের রথেও ৯ দেবতা থাকেন

- এঁদের মধ্যে আছেন কার্তিক, গণেশ, সর্বমঙ্গলা, মৃত্যুঞ্জয়, মুক্তেশ্বর

- তালধ্বজেও থাকে ৪ ঘোড়া

- সুভদ্রার রথের নাম দর্পদলন

- রথে সুভদ্রার সঙ্গী সুদর্শনা

-দর্পদলনের উচ্চতা ৪৩ ফুট

- এই রথে মোট ১২ চাকা রয়েছে

- লাল এবং কালো কাপড়ে সাজানো হয় রথ

- দর্পদলনের সারথির নাম অর্জুন

- দর্পদলনের মাথায় থাকা পতাকার নাম নদম্বিকা

- রথের রশির নাম স্বর্ণচূড়া নাগুনি

- সুভদ্রার রথে থাকেন ৯ দেবী

- এঁদের মধ্যে রয়েছেন চণ্ডী, চামুণ্ডা, বনদুর্গা, শুলিদুর্গা, শ্যামাকালী, মঙ্গলা, বিমলা

- সুভদ্রার রথকেও টেনে নিয়ে যায় ৪ ঘোড়া

জপ:
জয় জগন্না জয় মহাপ্রভূ।হরেকৃষ্ণ হরেকৃষ্ণ কৃষ্ণকৃষ্ণ হরেহরেহরেরাম হরেরাম রামরাম হরেহরে

শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের প্রণাম মন্ত্র :-

নীলাচলনিবাসায় নিত্যায় পরমাত্মনে। বলভদ্র সুভদ্রাভ্যাং জগন্নাথায় তে নমঃ। ।*
অনুবাদ *পরমাত্মা স্বরুপ যাঁরা নিত্যকাল নীলাচলে বসবাস করেন, সেই বলদেব, সুভদ্রাও জগন্নাথদেবকে প্রণতি নিবেদন করি।
জয় শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেব কি জয়...

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200623202658

Sunday, June 21st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও অম্বুবাচি

জোতিষ ও অম্বুবাচি

আজকের প্রতিবেদন টি আপনাদের পড়ে ভালো লাগবে।ভালো লাগলে কপি করবেন না শেয়ার করুন।

জোতিষ শ্রাস্ত্রে অম্বুবাচী

আষাঢ় মাসের মৃগশিরা নক্ষত্রের তৃতীয় পদ শেষ হলেই, অর্থাৎ চতুর্থ পদের শুরু থেকে তিন দিন অম্বুবাচী আচার বা ব্রত পালন করা হয়।

অম্বুবাচী হিন্দু ধর্মের একটি আচার বা ব্রত। শাস্ত্রমতে, ধরিত্রী মৃগশিরা নক্ষত্রের চতুর্থ পদে ঋতুমতী হন। পূর্ণ বয়স্কা মহিলা যেমন ঋতুকালের পরে সন্তান ধারণে সক্ষম হন, ধরিত্রী মাতাও অম্বুবাচীর পর শস্য শ্যামলা হয়ে ওঠেন। ধরিত্রী মাতা আমাদের সকলের জন্মদাত্রী। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, এই সময় কৃষিকার্য বন্ধ রাখা হয়। জমিতে কোনও রকম লাঙ্গল চালানো, জমি খোঁড়া বা সমস্ত ধরনের কৃষি কাজ থেকে বিরত থাকা হয়।

সন্ন্যাসী এবং বিধবারা এই তিন দিন বিশেষ ভাবে পালন করে থাকেন। প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, এই তিন দিন কোনও মাঙ্গলিক কাজ করা হয় না। এই তিন দিন কেটে গেলে মাঙ্গলিক কাজ বা চাষের কাজে কোনও বাধা থাকে না। এই তিন দিন বন্ধ রাখা হয় মন্দিরের দ্বার

অম্বুবাচীর সময় অসমের কামাক্ষ্যা মন্দিরে বিশেষ উৎসব পালন করা হয়। সতীপিঠের অন্যতম কামাক্ষ্যা মায়ের মন্দির তন্ত্র সাধনার অন্যতম পীঠ। এই স্থানে দেবী সতীর গর্ভ এবং যোনি পড়েছিল। অম্বুবাচীর এই তিন দিন এই মন্দিরে বিশেষ উৎসব পালন করা হয়। এই তিন দিন দেবীর মন্দির বন্ধ থাকলেও চতুর্থ দিনে দেবীর মন্দির সর্বসাধারণের দর্শনের জন্য খুলে দেওয়া হয়।

সূচি:
• ২২ জুন (৭ আষাঢ়) সকাল ৭টা ৫৪ মিনিটে অম্বুবাচী আরম্ভ।

• ২৫ জুন (১০ আষাঢ়) রাত ৮টা ১৮ মিনিটে অম্বুবাচী সমাপ্ত।

অম্বুবাচী হিন্দুধর্মের বাৎসরিক উৎসব। অম্বুবাচীকে বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষায় অমাবতীও বলে। বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী আষাঢ় মাসের আষাঢ় মাসের ৭ থেকে ১০ তারিখ পর্যন্ত এই রীতি পালন করা হয়। অম্বুবাচী ব্রতটি বিভিন্ন প্রদেশের মানুষ পালন করে থাকলেও অসমের কামাখ্যা মন্দিরে অম্বুবাচীকে কেন্দ্র করে বিশাল উৎসব অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়ে থাকে।

কি কিমেনে চলা উচিত।

আসলে নতুন বর্ষার শুরুতে পৃথিবী জলসিক্ত হয়ে ওঠে, তখন তাকে ঋতুমতী নারীরূপে গণ্য করা হয়। হিন্দুশাস্ত্র অনুসারে এমন কিছু কাজ রয়েছে, যা অম্বুবাচীর সময়ে মেনে চলা উচিত।

১। এই সময়ে জমিতে চাষ আবাদ করতে নেই।

২। এই তিন দিনে গৃহ প্রবেশ, বিবাহ ও অন্যান্য শুভ কাজ করা উচিত নয়।

৩। এই সময়ে অন্য কোনও বিশেষ পুজোর আয়োজন না করাই ভাল। তবে কোনও কোনও বছর এই সময়ে রথযাত্রার উৎসব পড়লে, তা নির্দিষ্ট নিয়ম মেনেই করা যেতে পারে। কারণ রথযাত্রাকে নিত্যকর্ম হিসাবেই ধরা হয়।

৪। যেহেতু এই সময় শুভ কাজ করতে নেই। তাই জমি বাড়ি ক্রয় বা বিক্রয় করাও নিষেধ রয়েছে ।

৫। বিশেষ ক্ষেত্র ছাড়া যাত্রাও নিষেধ।পশ্চিমে যাত্রা একবারে নিশিদ্ধ।

৬)অম্বু বাচীতে লাল পোশাক পড়বেন না।হলুদ রঙের পোশাক পড়বেন।বিশেষ করে বিবাহিত মেয়েরা।

৭)ঐ তিন দিন স্বামী স্ত্রী সহবাস করবে না।

৮)অম্বুবাচি সকলেই করতে পারে, নিরামিষ আহার করা বিধেয়।

মা কামাক্ষ‍্যা দেবীকে প্রনাম

ত্বং আদ্যাদেবী কামাখ্যারুপেন জগত্মাতৃকা
তত্ চরনারবিন্দ সর্বভূতানাং স্বর্মপয়ামি ॥১
কামাখ্যে বরদে দেবী নীলপর্ব্বতবাসিনী
ত্বং দেবী জগতাং মাতর্যোনিমুদ্রে
নমোহস্তুতে।।
মাকে তিন দিন প্রনাম করে ,ফলাহার ও নিরামিষ খেয়ে ব্রত করলে সংসার জীবনে সব বাঁধা কেটে যায়।

সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200621231712

Sunday, June 21st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গ্ৰহের প্রভাবে কন্ঠস্বর

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গ্ৰহের প্রভাবে কন্ঠস্বর

শুভ রবিবার

জোতিষ শ্রাস্ত্রে কণ্ঠস্বরের প্রকৃতি থেকে জানা যায় ব্যক্তির উপরে কোন গ্রহের প্রভাব রয়েছে।

জ্যোতিষ শাস্ত্রের মতে কোন ব্যক্তির উপর যে গ্রহের প্রভাব সব থেকে বেশি থাকে ব্যক্তির কণ্ঠস্বর তেমন প্রকৃতির হয়। বিস্তারিত জেনে নিন-

গ্রহের প্রভাব অনুযায়ী কণ্ঠস্বর:

1)শনি গ্রহ: কোন ব্যক্তির উপর এই গ্রহের প্রভাব বেশি থাকলে ব্যক্তির কণ্ঠের স্বর ধীর, গম্ভীর ও কর্কশ প্রকৃতির হয়ে থাকে।

2)রবি গ্রহ: এই সকল ব্যক্তির কণ্ঠস্বর শান্ত ও মধুর প্রকৃতির হয়।

3)মঙ্গল গ্রহ: ব্যক্তির কণ্ঠস্বর উচ্চ, অশান্ত, তীব্র ও কর্কশ প্রকৃতির হয়।

4)বুধ গ্রহ: ব্যক্তির কণ্ঠস্বর অনুচ্চ, সরল, হৃদয় বান ও তোতলা প্রকৃতি প্রকৃতির হয়।

5)চন্দ্র গ্রহ: ব্যক্তির কন্ঠস্বর নীচু, জড়িত ও অসমান প্রকৃতির হয়।

6)শুক্র গ্রহ: ব্যক্তির কণ্ঠস্বর মধুর, কোমল, শান্ত ও নারীকণ্ঠর হয়।

7)রাহূ: ব‍্যাক্তি উচ্চস্বরে কথা বলে ।কথা বলার আগে ভাবে না কাকে কি বলচ্ছে।অশ্লীল কথা ও
বলে।

8)কেতু: এদের কন্ঠস্বর খুব শান্ত।ধীর স্থির।খুব কম কথা বলে।যেমন সাধু,মহারাজ রা বলেন।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200621064841

Saturday, June 20th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

সূর্যগ্ৰহন ও যোতিষ

সূর্যগ্ৰহন ও যোতিষ

শুভ শনিবার

***জোতিষ ও সূর্যগ্ৰহন***

আজকের প্রতিবেদন টি বৈজ্ঞানিকভাবে ও বৈদিক মুনিঋষীদের ব‍্যক্তবোকেই তুলে ধরা হয়েছে।এটা কোনো কুসংস্কার নয়।পজ্ঞিকা যাতে সূর্য গ্ৰহনের সময় সূচি দেওয়া হয়।দয়া কে কেউ কপি করবেন না।সকল বন্ধু, অনুরাগী ও ভক্তদের কাছে অনুরোধ করছি পোস্ট টি শেয়ার করুন।

বছরের প্রথম সূর্যগ্রহণ হতে চলেছে ২১ জুন রবিবার। এর আগে গত বছর ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের শেষে শেষবার সূর্যগ্রহণ হয়েছিল। এটাই এই বছরের প্রথম সূর্যগ্রহণ। এই বছরের গ্রহণটি আরও বেশি তাৎপর্যপূর্ণ কারণ এই একইদিনে দিন সবচেয়ে বড় হয় পৃথিবীতে।

বছরের প্রথম সূর্যগ্রহণ
এই বছর দেশের কিছু অংশে মানুষ রিং অফ ফায়ার দেখতে পাবেন। সূর্যগ্রহণের সময় যদিও দেশের বেশিরভাগ অংশেই আংশিকভাবে সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে। চন্দ্রগ্রহণের সময় আকাশের দিকে তাকিয়ে গ্রহণ দেখার ক্ষেত্রে ততটা অসুবিধা না হলেও সূর্যগ্রহণের সময় কোনওভাবেই খালি চোখে আকাশের দিকে তাকানো উচিত নয়। বাইনোকুলার, সানগ্লাস, প্রোজেক্টর অথবা টেলিস্কোপের মাধ্যমে গ্রহণ দেখা যেতে পারে।

আংশিক গ্রহণ
সূর্যগ্রহণ তখনই হয় যখন সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছনোর মাঝখানে বাধা হয়ে দাঁড়ায় চাঁদ। এক সরলরেখায় সূর্য ও পৃথিবীর মাঝখানে চাঁদ এসে পড়লে তখন সূর্যগ্রহণ হয়। চাঁদের মাঝে এসে পড়ায় সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছতে পারে না। যার ফলে চাঁদের ছায়া পৃথিবী ঢেকে দেয়।

কখন হবে সূর্যগ্রহণ
ভারতে এই বছর ২১ জুন সকাল ৯টা ১৫ মিনিট থেকে বিকেল ৩ বেজে ৩ মিনিট পর্যন্ত সূর্যগ্রহণ চলবে। সূর্যকে অনেকটা রিং অফ ফায়ার এর মতো দেখতে লাগবে। এই আংশিক সূর্যগ্রহণ শুরু হবে সকাল নটা বেজে পনেরো মিনিটে। এবং তা শিখরে পৌঁছবে দুপুর বারোটা বেজে দশ মিনিটে। সবমিলিয়ে গ্রহণ শেষ হতে হতে বিকেল তিনটে বেজে যাবে।

প্রথম পূর্ণ গ্রহণ যখন থেকে শুরু হবে- ১০.১৭ মিনিট
পুরোপুরি সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে- দুপুর ১২.১০ মিনিট
যতক্ষণ দেখা যাবে সূর্যগ্রহণ- দুপুর ২.০২ মিনিট
গ্ৰহন শেষ হবে ৩.০৩ মিঃ

কি কববেন না

১)মুনি ঋষিদের মতে, এই বিশ্বজগতে প্রাকৃতিক জগতের মধ্যেও নানা পরিবর্তন হয়ে থাকে৷ যা খুব সাধারণ হয়ে থাকলেও এর জেরে সাধারণ জীবনযাপনেও ব্যাপক ক্ষতি হয়৷ চন্দ্রগ্রহণ কিংবা সূর্যগ্রহণ প্রকৃতির খুবই সাধারণ একটি বিষয়৷ তবু বলা হয়ে থাকে, এই খাওয়ার রান্না করতে নেই কারণ তার মধ্যে তাহলে বিষক্রিয়া তৈরি হয়৷ এই কারণে হয় গ্রহণের আগে নয়তো গ্রহণের পরে খাওয়ার তৈরির একটি রীতি প্রচলিত রয়েছে৷ প্রসঙ্গত, গ্রহণের সময় সূর্য, চাঁদ এবং পৃথিবী সমান রেখায় চলে আসে৷ তাই জোয়ার-ভাঁটাও তৈরি হয়৷
২)তাহলে কি খাবেন এই গ্রহণের সময়? এই প্রশ্নের উত্তরে বৈজ্ঞানিকরা জানাচ্ছেন, প্রচুর পরিমাণে জল আর হালকা খাওয়ার খান৷ ফল এবং শাকশব্জি খান৷ যা সহজেই হজম হতে পারে৷ সুতরাং এত তর্ক বিতর্কে না গিয়ে গ্রহণের সময় আপনার ডায়েটের তালিকায় রাখুন হালকা খাওয়ার এবং সুস্থ থাকতে খালি পেটে যোগা করুন৷

৩)আয়ুর্বেদ শাস্ত্র সূর্যগ্রহণ চলাকালীন খাবার খেতে বারণ করেছে। একমাত্র বৃদ্ধ, অসুস্থ ও গর্ভবতী মহিলারা হালকা খাবার নিতে পারবেন বলে বলা আছে।

৪)বৈদিক মুনি ঋষি রা মনে করেন, গর্ভবতী মহিলার গর্ভে থাকা বাচ্চার জন্য সূর্যগ্রহণ অত্যন্ত বিপদজনক। তাই সে সব মহিলাদের গ্রহণ চলাকালীণ ঘরের বাইরে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হতো না।

৫)বিজ্ঞানীরা বলেছেন, বিশেষ গ্রহণ গ্লাস বা সোলার ফিল্টার দিয়েই এই গ্রহণ দেখা উচিত। বাজারে আইএসও স্বীকৃত বিশেষ সোলার গ্লাস দিয়ে একমাত্র এই গ্রহণ দেখা নিরাপদ। সে সব গ্লাস ব্যবহারের আগে অবশ্যই ব্যবহার নির্দেশিকা পরে নিতে উপদেশ দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। কোনোভাবে সেই গ্লাস ভাঙা বা দাগ থাকলে ব্যবহার করতে না করেছে তাঁরা।

৬) শারীরিক সম্পর্ক ও বির্তকে জরিয়ে না যা ওয়া

কি কি করবেন
১) শিরামিষ আহার করবেন
২)বেশি করে জল খাবেন
৩)গীতা পাঠ করবেন
৪)সূর্য দেব কে প্রনাম করবেন।

সূর্য্য
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্য্যায়। জপ সংখ্যা – ৬০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভাস্করায় বিদ্মহে মহাতেজায় ধীমহিঃ তন্নঃ সূর্যঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ জবাকুসুমসংকাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্। ধ্বান্ত্যারিং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোঽস্মি দিবাকরম্॥
ইষ্টদেবতা – মাতঙ্গী।
ধারণরত্ন – চুনী, ধূপ – গুগগুল, বার – রবিবার, প্রশস্ত সময় – সকাল৬.০৪- ১০ টা পর্যন্ত।

৫)মহামৃত‍্যজ্ঞয় জপ করবেন।

ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।
ঔঁ জূসঃ স্বাহা ১০৮ বার

৬)হরিনাম সংকৃত্তন করবেন

হরেকৃষ্ণ হরেকৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে

৭)মা দূর্গার ১২টি নাম জপ
বৈশাখ-গন্ধেশ্বরী, জৈষ্ঠ্য-ফলহারিনী, আষাঢ়-কামাক্ষ্যা, শ্রাবণ-শাকম্ভরী, ভাদ্র-পার্বতী, আশ্বিন-দূর্গা, কার্তিক-জগদ্ধাত্রী, অগ্রহায়ন-কাত্যায়নী, পৌষ-পৌষকালী, মাঘ-রটন্তীকালী, ফাল্গুন-সংবাটনাশিনী, চৈত্র-বাসন্তী

এবার দেখা যাক এই সূর্য গ্ৰহনে রোন রাশির জাতক জাতিকা কেমন থাকবে।

রাশি অনুযায়ী গ্রহণের ফল:

মেষ- এই রাশির জাতকেরা সাফল্য পেতে পারেন। মান-সম্মানে বৃদ্ধি হবে।

বৃষ- ব্যবসা ও চাকরিতে সমস্যা। আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা।

মিথুন- দুর্ঘটনার সম্ভাবনা। বাদ-বিবাদ সমস্যায় ফেলতে পারে।

কর্কট- সম্পত্তি সংক্রান্ত বিষয়ে ক্ষতি।

সিংহ- জীবনসঙ্গীর সুখ, লাভ প্রাপ্তির সম্ভাবনা।

কন্যা- শুভ সংবাদ পাবেন।

তুলা- বাক-বিতণ্ডা হতে পারে, বাণী নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

বৃশ্চিক- কষ্টের মুখোমখি হতে হবে। এই রাশির জাতকদের বিশেষ ভাবে সাবধান থাকতে হবে।

ধনু- জীবনসঙ্গীর তরফে কষ্ট।

মকর- গ্রহণ আপনার জন্য শুভ।

কুম্ভ- অবসাদ ও মানসিক সমস্যা।

মীন- রোগের সঙ্কট, সমস্যা বাড়বে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200620072942

Friday, June 19th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

নক্ষত্রের প্রভাব

নক্ষত্রের প্রভাব

শুভ বৃহস্পতিবার (১৮/০৬/২০২০)
আজকের প্রতিবেদন আপনাদের ভালো লাগবে

আপনার জন্ম নক্ষত্র কি তা জানেন কি? ২৭টী নক্ষত্রের যেকোন ১টীতে জন্ম হয়। তার ফলাফল বিভিন্ন রকমের জেনে নিন।(পূনঃপ্রচার)

জন্ম নক্ষত্র ফল
-
১। অশ্বিনী- অশ্বিনী নক্ষত্রের অধকর্তা কেতু। এই নক্ষত্রে জন্ম জাতকহয় বুদ্ধিমান, মেধাবী,তীক্ষ্ম বুদ্ধিসম্পন্ন এবং নিজের চেষ্টায় জীবনে উন্নতি করে। প্রথম জীবনে বিদ্যা লাভ হয়। মধ্যবর্তী জীবনে কিছু কষ্টে ও ব্যায়ের মধ্যে দিয়ে ভাল বসতি করে। কর্ম ক্ষেত্র শুভ হয়। অনেকে তাকে মান্যকরে নেতৃত্ব করতে পারে। আত্মীয় স্বজনদের জন্য চিন্তা থাকে। সন্তান প্রায়ই প্রতিষ্ঠিত হয়। দাম্পত্যক্ষেত্র মধ্যম। জীবনে মাঝে মাঝে হঠাৎ উন্নতি আসে। মাঝ বয়েসে বা শেষ বয়েসে কয়েক বছর ব্যায়বাহূল্যে কিছুটা কষ্টপেতেও পারে।
২। ভরণী– ভরনী নক্ষত্রের অধিকর্তা শুক্র। এদের জীবনে শুভাশুভ মিশ্র ভাব এ কাটে। এরা পরিশমী কমহয়, তবে মেধা খাটিয়ে কর্ম পরিচালনা দ্বারা জীবনে উন্নতি করিতে পারে। জীবনে সুযোগ মন্দ পায়না। জীবনের প্রথম দিকে অশুভভাবে কাটে। মধ্য বয়েস থেকে শুভ ভাব চলে। তখন অর্থ সঞ্চয় করলে শেষ জীবন সুখে কাটে। অর্থ বেশী অপচয় করলে বেশী বয়েসে আর্থিক দূশ্চিন্তায় ভোগে। দাম্পত্য জীবন বেশী সুখের নয়।
৩। কৃত্তিকা- কৃত্তিকা নক্ষত্রের অধিকর্তা রবি। এরা যথেষ্ঠ পরিশ্রমী হয়। স্পষ্ট সত্যকথা বলতে ভালো বাসে।এদের জীবনে মাঝে মাঝেই বাধাবিঘ্ন আসে। অনেকেই এদের ভুল বোঝে। জীবনে অনেক বাধা বিঘ্ন আসলেও শ্রম দ্বারা এরা উন্নতি করতে সফল হয়। মাঝে মাঝে পাড়া প্রতিবেশী বা আত্মীয় স্বজনের সঙ্গে বিবাদ হতে পারে অন্যের প্রতি ভাল কাজ করলেও যশ বা প্রতিদান কম পায়। দাম্পত্যক্ষেত্র মোটামুটি শুভ।
৪। রোহিনী- রোহিনী নক্ষত্রের অধিকর্তা চন্দ্র। চন্দ্রের প্রকৃতি কিছুটা এদের মধ্যে থাকে। এরা শান্তিপ্রিয় এবং সবকিছু সমস্যার সমাধান ধীরে ধীরে করতে চায়। লোকের উপর প্রভাব বিস্তার করতে চায়। অনেক সময় এরা বিপরীত লিঙ্গের প্রতি প্রিয় হয়। এরা সরল লোক ভালবাসে। নানা কাজে পার্গত হয়।
৫। মৃগশিরা-মৃগশিরা নক্ষত্রর অধিকর্তা মঙ্গল। এরা ধীর স্থির কিন্তু কোন অন্যায় দেখলে এদের মাথা গরম হতে পারে। এদের মধ্যে মাঝে মাজে একটু দ্বিমনা ভাব দেখা যায়। অনেকে এদের শ্রদ্ধা করে। এবং এরা মিশুকে হয়। এদের জীবনে মাঝে মাঝে কর্মোন্নতির শুভ যোগ আসে। কিন্তু আত্মীয় ও পরিবেশ থেকে মনে আঘাত পায়।
৬। আদ্রা- আদ্রা নক্ষত্রের অধিকর্তা রাহু। এদের নিজ শ্রমদ্বারা উন্নতি করার চেষ্টা থাকে। তবে কাজে সফল হয়না। আকস্মিক প্রাপ্তিযোগথাকে। মানসিক চাঞ্চল্য ও দূশ্চিন্তার ভাব থাকে। দাম্পত্যক্ষেত্র শুভনয়। মাঝে মাঝে নানা রোগ ভয়।
৭। পুনর্বসু- পুনর্নবসু নক্ষত্রর অধিকর্তা বৃহস্পতি। এরা মেধাবী হয় ও জীবনে উন্নতি করিতে পারে। প্রচুর সন্মান ও অর্থ লাভ করে থাকে। প্রায়ই মানসিক শান্তি ও আনন্দে থাকে। ভাই বোনদের জন্য কিছু চিন্তা হতে পারে। অনেকের বন্ধুত্ব ও সাহায্য লাভ করে। ব্যাবসা ও চাকরি দুটোই শুভ।
৮। পুষ্যা- পুষ্যা নক্ষত্রর অধিকর্তা শনি। এরা খুব ধার্মিক হয়। সংসারে আসক্তি কম থাকে। আধ্যাত্মিকভাব প্রবল হয়। মনুষ্যের মঙ্গল করতে ভালো বাসে। এদের মধ্যে যোগ জ্যোতিষ আধিভৌতিক প্রভৃতির দিকে আকর্ষণ থাকে। ভাগ্য শুভ, কর্মলাভ অর্থলাভ ও নানা দিকে উন্নতি হয়। গুরুজন ব্যাক্তিদের জন্যে চিন্তা থাকে।
৯। অশ্লেষা- অশ্লেষা নক্ষত্রর অধিপতি বুধ। এদের জীবনে সব সময় দ্বিধাও দ্বন্দ্ব ভাব থাকে দ্বিমনা ভাবের থাকে। অনেক কাজ শুরু করে শেষ করতে পারেনা। তাই জীবনে অতৃপ্তি আসে। তবে শ্রম করলে উন্নতি হবেই। দাম্পত্য শুভ হয়। মাঝে মাঝে বাধা বিপত্তি ও চিন্তা হতাশায় জীবন উত্থান, পতন, হতেই থাকবে
১০। মঘা- মঘা নক্ষত্রর অধিকর্তা কেতু। এরা খুব তেজী হয় এবং আত্ম অভিমান প্রবল হয়। এরা স্পষ্ট কথা বলতে ভাল বাসে। তাই অনেকের অপ্রিয় হয়। এদের মেধাশক্তি খুব উচ্চ নাও হতে পারে। মধ্যম ভাবে জীবন কাটে। নানা বাধার মধ্যদিয়ে উন্নতি হয়। কিন্তু সময়ে হতাশা দেখাদেবে। মনে আবেগ প্রবনতা থাকে।
১১। পুর্বফল্গুনী- পুর্ব্বফাল্গুনী নক্ষত্রর অধিকর্তা শুক্র এরা মিষ্টিভাষী ও ধীর স্থির এবং একটুগম্ভীর প্রকৃতির হয়। যা করবে মন স্থির করে নেয় সময় বিশেষ কখন প্রকাশ করেনা। অন্যের সমালোচনা করে নির্ভীক ভাবে। ভয় কম থাকে। । নারীর প্রতি শ্রদ্ধা থাকে। এদের জীবনে শুভযোগ অর্থ, আনন্দলাভ,ও সাংসারিক দিকে উন্নতি হয়।
এরা খুব ভালো মনের মানুষ হয় ও ভিষন পরোপকারী হয়।প্রমিক হিসাবে এদের জুরি মেলা ভার।
১২। উত্তরফল্গুনী- উত্তরফাল্গুনী নক্ষত্রর অধিকর্তা রবি। এরা খুব ভক্তিমান হয়। এবং ঈশ্বরের কৃপালাভ করে। এরা স্ত্রীর বশীভূত হতে পারে। সত্য ও সৎ পথে থেকেই এরা উন্নতিসাধন করে। জাতক সুহৃদয়শীল হয় অনেককে সাহার্য্যও করতে ভাল বাসে। এরা সৎবুদ্ধিযুক্ত এবং সদ্ভাবনার হয়।
১৩। হস্তা- হস্তা নক্ষত্রর অধিকর্তা চন্দ্র, এরা চোখের রোগ,বাত, পিত্তরোগ, সর্দিকাশি, প্রভৃতিতে কষ্ট পেতে পারে। এরা জ্ঞানী, বিচক্ষণ, বুদ্ধীমান, চতুর ও মেধাবী হয়। জাতক দীর্ঘায়ূহয়। পারিপার্শিক বাধা না এলে এরা বিরাট শিক্ষিত হয়। নিজ বুদ্ধির দ্বারা প্রচুরঅর্থ উপার্জন করে।
১৪। চিত্রা-চিত্রা নক্ষত্রর অধিকর্তা মঙ্গল। এরা সত্যবাদী, বিচক্ষণ ও অল্পাহারী হয়। ছোটখাট রোগ ব্যাধি অনেক হয়। অর্থ উপার্জন করে মধ্যম। বহূ কুটুম্ব থাকে। ক্ষমতাশালী হলেও একটু অলস হয়। স্থূলকপাল লোম যুক্তদেহ। দাতের রোগের ভয়।এরা মাঝে মাঝে জণসাধারনের প্রিয় হয়। কখন আবার অপ্রিয় হয়। উত্থান পতনের মধ্যদিয়ে জীবন। তবে এদের তেজ ও সাহস থাকে মনের জোর প্রচুর।
১৫। স্বাতী- স্বাতী নক্ষত্রর অধিকর্তা রাহু। এদের মধ্যে শান্তভাব থাকবে। তবে কখন বা হঠাৎ করে রেগে ওঠে। এদের কপালস্থূল, দ্বাতা,সুবুদ্ধিমান, সৎপরামর্শ দাতা, বিদ্বানহয়। এরাধনবান হলেও মনে বৈরাগ্য ভাব থাকে। এরা হয় শুরেশ, দেবদ্বিজে ভক্তিপরায়ণ। সন্তানদের জন্য বিশেষ চিন্তাথাকে।
১৬। বিশাখা- বিষাখা নক্ষত্রর অধিকর্তা বৃহস্পতি। এদের মাথাভার মাথাব্যাথা, পিত্তরোগ হতে পারে। এরা হয় দেবভক্ত, সত্যবাদী, এবং জিতেন্দ্রিয়। ধার্মিক ভাব থাকে প্রায়ই জ্ঞাণী হয়। অজীর্ণরোগ হয়। মোটামুটি সন্দেহ যুক্ত, কামী হয়। তবে এরা নিজ চেষ্টাদ্বারা ধনীহয়। এদের হৃদয়ে সদ্ভাবনা প্রচুর থাকে। কারো সঙ্গে ঝমেলা পছন্দ করে না। তবে রেগে গলে মাথা খুব গরম হয়।
১৭। অনুরাধা- অনুরাধা নক্ষত্রর অধিকর্তা শনিদেব। এদের দেহ শ্যামবর্ণ হয়, এরা খুবগভীর ও দয়ালু প্রকৃতির হয়। ধর্মে মতি থাকে। চেষ্টাকরলে যথেষ্ঠ জ্ঞাণলাভ করতে পারে। এদের পেটের বা লিভারের রোগ হয়। এরা সুদেহী, কামভাব বেশি। শ্রমদ্বারা ভাল অর্থ উপার্জন করতে পারে। মনন শীলতা থাকে, তবেঅব্যয় খরচ দেখলে মাথাগরম হয়।
১৮। জেষ্ঠা- জেষ্ঠা নক্ষত্রর অধিকর্তা বুধ, এরা খুব দয়ালু হৃদয়বান থাকে।‌ চেষ্টাকরলে এরা প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারে। বাতরোগ পিত্তরোগ মাথার রোগ হতে পারে। এদের মধ্যে অল্প বয়েসে বেশী বুদ্ধির বিকাশ হয় এরা খুব বাস্তববাদী ও শ্রমশীল। তবে প্রচুর আয় করে গরীব দঃখীদের সাহার্য্য করে থাকে।
১৯। মূলা- মূলা নক্ষত্রর অধিকর্তা কেতু। এদের কপালহয় গজের মতো। শীতলদেহ বিপরীত লিঙ্গের বশীভূত হয়। এরা গান বাজনা ভাল শিখতে পারে। এরা খুব আড়াম্বরপ্রিয় হয়। এদের বহূ আত্মীয় কুটুম্ব থাকে। এরা প্রায়ই একটু কৃপণ হয়। সন্তানের জন্য বিশেষ চিন্তাথাকে। দাম্পত্য মধ্যম, এরা নিজ মনের কথা প্রায় লুকিয়ে রাখে।
২০। পূর্বাষাঢ়া-পূর্ব্বাষাঢ়া নক্ষত্রর অধিকর্তা শুক্র,এদের কপালস্থূল মতো। এরা লেখাপড়া ভাল শিখতে পারে। একটু আড়ম্বরপ্রিয় চোখ একটু রক্তাভ। এদের বহূত আত্মীয় কুটুম্ব থাকে। একটু খরচী হয়। এরা গৌরবর্ণর শুচিবদন জাতক দীর্ঘায়ূ এবং বাবা মার প্রিয় হয়। বহূ লোকের ও আপন আত্মীয়র আশ্রয়দাতা হয়। তবে প্রশংসা কম পায়।
২১। উত্তরষাঢ়া- উত্তরষাঢ়া নক্ষত্রর অধিকর্তা রবি। এদের দেহ একটু স্থূল মতো মনে গর্বিত ভাব থাকে। জাতকের যশ লাভহয়। গান বাজনা ও শিল্পে পার্গত হয়। এদের অজীর্ণ উদারময় বাতরোগ লিভার রোগঅম্লরোগ দেখা দেয়। পিঠ একটু কুঁজো ভাব, এরা অনেকের শ্রদ্ধালাভকরে এবং সন্মানিত হয়। এদের কাছেথেকে সবাই সমান সাহায্য পায়না।
২২। শ্রবনা- শ্রবনা নক্ষত্রের অধিকর্তা চন্দ্র। এদের দেহ একটু কঠিন হয়। চাপা গজ কপাল, শ্যামবর্ণ হয়। এদের বাতরোগ, লিভাররোগ, অম্ল, অজীর্ণ, রোগ হয়। চোখ একটু রক্তাভ হয়। এরা বেশ সু-রসিকহয়। পরিশ্রমী ও বুদ্ধিমান শ্রমদ্বারা জীবনে উন্নতি করে। খরচা বেশী করতে চায় না।
২৩। ধনিষ্ঠা- ধনিষ্ঠা নক্ষত্রর অধিকর্তা মঙ্গল। এরা গৌরবর্ণ ধার্মিক ও দেবভক্ত হয়। পেটেররোজ ও অজীর্ণ রোগ হয়। উপার্জন মধ্যমহয়। মন খুব চঞ্চল, খেতে ভাল বাসে। মাঝে সময়ে ভ্রমনে খুশী হয়। অনেক সময় ধনী ও দাতাহয়। মাঝ বয়েস থেকে সুখী হয় প্রথম জীবনে সংগ্রাম।
২৪। শতভিষা- শতভিষা নক্ষত্রর অধিকর্তা রাহু। এদের মন বেশ পবিত্র এবং সত্যনিষ্ঠ হয়। জীবনে অনেক অর্থ উপার্জন করতে পারে। শ্যামবর্ণ হয়। এদের আমবাত এলার্জি স্নায়বিক ও চোখেররোগ হয়। এরা বিবেকি এবং বৈরাগ্য ভাবের হয়। শেষ জীবনে সন্ন্যাস ধর্ম লাভ করিতে পারে। ব্যাবহার মধুর তবে স্বভাব চাপা।
২৫।- পূর্বভাদ্রপদ- নক্ষত্র অধিকর্তা বৃহস্পতি। এদের কপাল প্রশস্ত নাসা উন্নত হয়। দেহ তাম্রবর্ণ। বিপরীত লিঙ্গের বশীভূত হয়। এরা পরোপকারী এবং দয়ালু প্রকৃতির হয়। রূপ সুন্দর হয়, রাজভক্ত রাজসেবক হতে পারে। জীবনে প্রচুর অর্থ উপার্জন যেমন করে তেমন খরচও অত্যাধিক করে। গৃহ নির্মাণ যোগ আছে। জাতক বিদ্বানও হয়।
২৬। উত্তরভাদ্রপদ- উত্তর ভাদ্রপদ নক্ষত্র অধিকর্তা শনিদেব। এরা গৌরবর্ণ ও রূপবান হয়। গম্ভীর ভাব থাকে,সরকারী কাজ করলে প্রচুর উন্নতি করে। এরা নির্জনতা পছন্দ করে যাদুবিদ্যা, জ্যোতিষ, গভীর জ্ঞাণের পুস্তকপাঠ প্রভৃতি ভাল বাসে। হালকা ভাব সদায় পছন্দ করে। এদের মন বাইরে বোঝা কঠিন।
২৭। রেবতী নক্ষত্র অধিকর্তা বুধ। এরা সুন্দর চেহেরা বিশিষ্ট, এরা সুন্দর চেহেরা বিশিষ্ট, গৌর বর্ণ জ্ঞাণী মানী এবং বিরাট যশস্বী হতে পারে। এদের কেশ দীর্ঘ ও কাম ভাব বেশী থাকে এবং একাধিক নারীতে আকৃষ্ট হতে পারে। এরা বাইরে হালকা স্বভাব কিন্তু ভিতরে ভীষণ চতুর। মাঝে মাঝে দ্বিমনা ভাব দেখা যায়। অনেক সময় খেয়ালের বশে অনেক কাজ করে । বৃদ্ধি ও শিল্পী কাজে এরা প্রচুর উপার্জন করে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200619132908

Friday, June 19th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে নক্ষত্র অনুযায়ি মানুষের জীবন

আজকের রাশিফল ,শুক্তবার,(১৯/০৬/২০২০)

মেষ রাশিফল

কাজে এবং ঘরে কিছু চাপ আপনাকে খিটখিটে করে তুলবে। আজকে সাফল্যের সূত্রই হল এমন মানুষের উপদেশে পয়সা লাগানো যারা উদ্ভাবনীমূলক এবং যাদের ভালো অভিজ্ঞতা আছে। আপনার পরিবারের হিতসাধনে কঠোর পরিশ্রম করুন। আপনার কাজকর্ম ভালোবাসা এবং ইতিবাচক মতাদর্শ মেনে চলা উচিত, লোভ দ্বারা নয়। যার আবেদন আপনার হৃদয় ছুঁয়ে যায় এমন কারোর সাথে আজ সাক্ষাতের সম্ভাবনা প্রবল। গোপন শত্রুরা আপনার সম্পর্কে গুজব রটাতে ব্যগ্র হবে। আপনি আপনার স্ত্রীর থেকে বিশেষ মনোযোগ পেতে পারেন বলে মনে হচ্ছে।
বলভ সংখ্যা ৬,
শুভ বর্ণ লাল

বৃষভ রাশিফল

বিশেষ করে ক্রশিংয়ে যত্ন নিয়ে গাড়ী চালান। অমীমাংসিত সমস্যা অস্পষ্ট হবে এবং অর্থব্যয় আপনার মনকে নিরানন্দ করবে। মানুষজন আপনাকে নতুন আশা এবং স্বপ্ন প্রদান করবে- কিন্তু তার অনেকটাই আপনার নিজস্ব উদ্যোগের উপর নির্ভরশীল। একপেশে সম্পর্কে সময় নষ্ট করবেন না। ভ্রমণ লাভদায়ক হলেও খরচসাপেক্ষ হবে। কখনও বিবাহিত জীবন খুব বিরক্তিকর মনে হয়। আজ আপনার বিরক্তি বোধ হওয়ার দিন এরকম দেখান।
লভ সংখ‍্যা ৮
শুভ বর্ণ সাদা

মিথুন রাশিফল

জয় উদযাপন আপনাকে প্রচুর আনন্দ দেবে। আপনি আনন্দ উপভোগের জন্য এই খুশি বন্ধুদের সাথে ভাগ করে নিতে পারেন। কোন নতুন অর্থনৈতিক সমঝোতা চূড়ান্ত হবে এবং আপনি অনেক টাকা পাবেন। আপনি যতটা চান তার সব আকর্ষণই কেড়ে নেওয়ার পক্ষে দুর্দান্ত দিন- আপনার সামনে হয়তো অনেক কিছু জড়ো হয়ে থাকবে এবং কোনটি অনুসরণ করবেন সে নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আপনার অসুবিধা হবে। সতর্ক থাকুন, আপনার প্রেমের সঙ্গী আপনাকে তোষামোদ করতে পারে-আমাকে এই নিঃসঙ্গ পৃথিবীতে একা ছেড়ে যেও না বলতে পারে। আপনার সাহায্যের দিকে যারা তাকিয়ে থাকে তাদের আপনি অঙ্গীকার করতে পারবেন। আপনার সঙ্গী অজানতেই কল্পিত কিছু করতে পারে যা সত্যিই অবিস্মরণীয় হবে।
শুভ বর্ণ সবুজ
শুভ সংখ্যা ৫

কর্কট রাশিফল
ভ্রমণ-ভোজ এবং আনন্দ আপনাকে আজ এক ভালো মেজাজে রাখবে। যার সাথে আপনি আর্থিক কারবার করছেন তার ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। স্ত্রীর সাথে কেনাকাটা অত্যন্ত উপভোগ্য হবে। এটা আপনাদের মধ্যে বোঝাপড়াও বাড়িয়ে তুলবে। আপনি আনন্দ প্রদান করা এবং অতীতে ভুলের কারণে ক্ষমা করার জন্য আপনার জীবন সুন্দর হয়ে উঠবে। গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তির সঙ্গে কথোপকথনের সময়ে শব্দ চয়নে যত্ন নিন। আপনার জীবন সঙ্গী আজ আপনাকে অতিরিক্ত বিশেষ সময় দেবে।

সিংহ রাশিফল

অত্যধিক দুশ্চিন্তা আপনার মানসিক শান্তি বিঘ্নিত করতে পারে।এটি এড়িয়ে চলুন, যেহেতু উদ্বেগ,বদমেজাজ এবং দুশ্চিন্তার অল্পস্বল্পও শরীরকে বিরূপভাবে প্রভাবিত করতে পারে। দীর্ঘ স্থায়ী লাভের জন্য স্টক এবং মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে সুপারিশ করা হচ্ছে। কোন বন্ধু তার ব্যক্তিগত সমস্যা সমাধানের জন্য আপনার উপদেশ চাইতে পারে। ভালোবাসার ক্ষেত্রে আপনার রুক্ষ ব্যবহারের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করুন। সীমাহীন সৃজনশীলতা এবং উদ্যম আরেকটি লাভজনক দিনের দিকে আপনাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। যদি আপনার স্ত্রীর স্বাস্থের কারণে কারোর সাথে আপনার সাক্ষাতের পরিকল্পনা ভেস্তে যায়, আপনারা একসাথে কাটাবার জন্য আরো ভালো সময় পেতে পারে।
শুভ সংখ‍্যা ১
শুভ রর্ণ লাল

কন্যা রাশিফল

কোন আধ্যাত্মিক ব্যক্তি আশীর্বাদ করবেন এবং মানসিক শান্তি আনবেন। আজ আপনার সমস্যা হল আপনার টাকা ঝুলে থাকবে- আপনি সম্ভবত বেশি খরচ করবেন অথবা মানিব্যাগ অন্য স্থানে রখবেন- অসতর্কতার কারণে কিছু লোকসান নিশ্চিত হবে। কোন বিদেশী আত্মীয়ের কাছ থেকে পাওয়া উপহার আপনাকে খুশি করে তুলবে। আপনি যদি আপনার প্রেমিকাকে নির্দেশ দেন তাহলে গুরুতর সমস্যার সৃষ্টি হবে। এমন একটি দিন যেখানে শেষ মূহুর্তে আপনার পরিকল্পনাগুলিতে পরিবর্তন করা হতে পারে। আজ যদি আপনি এবং আপনার স্ত্রী ভাল খাবার এবং পানীয় নিয়ে থাকেন, শরীর কষ্ট পেতে পারে।
শুভ রর্ণ ৫
শুভ বর্ণ আকাশী

তূলা রাশিফল
জঅতীতের ভুল সিদ্ধান্তগুলি আজ হতাশা এবং মানসিক অশান্তির দিকে নিয়ে যাবে- আপনি নিরুপায় এবং তার পরে কি করতে হবে তা নির্ধারণ করতে অসমর্থ হতে পারেন- অন্যদের থেকে সাহায্য চান। তাড়াহুড়ো করে সিদ্ধান্ত নেবেন না- বিশেষ করে বড় আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে। আপনার বাচ্চাদের চিন্তাগুলিকে সমর্থন করা জরুরী হবে। ভালোবাসার আনন্দ উপভোগ করতে পারবেন। যদি আপনি কোন পরিস্থিতি থেকে পালিয়ে বাঁচতে চান-তাহলে এটি আপনাকে সম্ভাব্য চরম মন্দ উপায়ে অনুসরণ করবে। আজ আপনার বিবাহিত জীবন মজা, আনন্দ এবং সুখে ভরে উঠবে।
শুভ সংখ্যা ৬
শুভ বর্ণ সাদা

বৃশ্চিক

বৃশ্চিক রাশিফলসঠিক শরীরচর্চা দ্বারা আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখা প্রয়োজন। তৈলাক্ত এবং মসলাযুক্ত খাদ্য এড়িয়ে চলুন। বুঝে খরচ করুন এবং আজ বাজে খরচ না করতে চেষ্টা করুন। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে বন্ধুরা আপনার সাহায্যে এগিয়ে আসবে। আপনি প্রকৃত প্রেম খুঁজতে অসমর্থ হওয়ায় প্রেমের পক্ষে খুব একটা ভালো দিন নয়। আপনার প্রতিযোগিতামূলক স্বভাবের জন্য আপনি কোনো প্রতিযোগীতায় জয় পেতে সক্ষম হবেন। দিনে একটি উত্তপ্ত তর্কের পরে, আপনি আপনার স্ত্রীর সঙ্গে একটি চমৎকার সন্ধ্যা কাটাবেন।

শুভ সংখ্যা ৭
লভ বর্ণ খয়েরী

ধনু রাশিফল

বিশ্রাম নিন এবং কাজের ফাঁকে যতটা সম্ভব ততটা আরাম করার চেষ্টা করুন। আকস্মিক টাকাকড়ির আগমন আপনার রসিদগুলির এবং তাত্ক্ষণিক খরচার খেয়াল রাখবে। গার্হস্থ্য জীবন থাকবে শান্তিপূর্ণ এবং প্রশংসার যোগ্য। আপনার রোমান্টিক সম্পর্ক আজ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। রাস্তায় থাকাকালীন বেপরোয়া গাড়ি চালানো এবং ঝুঁকি নেওয়া উচিত নয়। আপনার স্ত্রীর চাহিদা আপনাকে একটু চাপে ফেলতে পারে।
শুভ সংখ্যা ৩
শুভ বর্ণ হলুদ

মকর রাশি

মকর রাশিফলআপনি অন্যদের সমালোচনার অভ্যাসের জন্য সমালোচিত হবেন। আপনি আপনার অনুভূতি নিয়ন্ত্রণে রাখুন এবং আত্মভরিতা কমান ও আপনি সাঙ্কেতিক মন্তব্য বন্ধ করে একটি ভাল অবস্থানে থাকুন। কেবল বিচক্ষণ বিনিয়োগই পরিশোধ আনবে- সুতরাং আপনি আপনার কষ্টার্জিত পয়সা কোথায় লাগাচ্ছেন সে সম্পর্কে নিশ্চিত হোন। আজ আপনার জন্য নতুন চেহারা-নতুন পোশাক পরিচ্ছদ-নতুন বন্ধু হতে পারে। সামাজিক অন্তরায় পার করতে অক্ষম। সীমাহীন সৃজনশীলতা এবং উদ্যম আরেকটি লাভজনক দিনের দিকে আপনাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। আজ আপনার স্ত্রী ইচ্ছাকৃতভাবে আপনাকে আঘাত করতে পারেন, যা আপনাকে কিছুক্ষনের জন্য বিচলিত করে রাখতে পারে।
শুভ সংখ্যা ৮
শুভ বর্ণ নীল

কুম্ভ রাশি

কুম্ভ রাশিফলআজ আপনি হালকা বোধ করবেন এবং উপভোগ করার সঠিক মেজাজে থাকবেন। উপরি টাকা জমিবাড়িতে বিনিয়োগ করা উচিত। অন্যদের ব্যাপারে আপনার জড়িত থাকা আজ এড়ানো উচিত। আজ, আপনি জানতে পারবেন যে আপনার ভালবাসার সঙ্গীই একমাত্র জন যিনি অনন্তকাল পর্যন্ত আপনাকে ভালবাসবে। সতর্কতা অবলম্বন করে পদক্ষেপ গ্রহণ করার দিন- যখন আপনার হৃদয়ের থেকেও মনের দরকার বেশি পড়বে। জীবন আপনাকে চমক দিতে পারে, কিন্তু আজ আপনি আপনার সঙ্গীর বিস্ময়কর দিক দেখে একেবারে বিস্ময়াভিভূত হয়ে গেছেন।
শুভ সংখ্যা ৬
শুভ বর্ণ গোলাপ

মীন রাশিফল

নিজেকে অপ্রয়োজনীয় দোষারোপ আপনার উদ্দীপনা কমিয়ে দিতে পারে। সন্দেহজনক আর্থিক যোজনায় প্রতাড়িত হবেন না- বিনিয়োগ অত্যন্ত যত্নে করবেন। আপনি সম্ভবত কেনাকাটার জন্য যেতে পারেন- যদি আপনি জিনিস কেনার জন্য টাকা খরচ করেন কিন্তু তা গুরুত্বপূর্ণ না হ্য তাহলে আপনার সঙ্গীর উপর খুব মন খারাপ হবে। আপনার সাহসের ফলে ভালবাসায় জয় হবে। যদি কোন ক্ষেত্রে আপনি কোন বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন তাহলে রুক্ষ বিবৃতি না করার জন্য সতর্ক থাকুন। আপনি এবং আপনার স্ত্রী আজ একটি বিস্ময়কর খবর পেতে পারেন।

শুভ সংখ্যা ৯
শুভ বর্ণ কালো

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200619072058

Wednesday, June 17th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

সাহিত্য সৃষ্টি যোগ ও জোতিষ

সাহিত্য সৃষ্টি যোগ ও জোতিষ

শু বৃহস্পতিবার
আজকে একটি প্রতিবেদন দিলাম দেখুন আপনাদের কেমন লাগে

সাহিত্য সৃষ্টি যোগাদি
১. কর্কটে বৃহস্পতি , মীনে চন্দ্র, এবং মেষ রাশিতে রবি , বুধ, ও শুক্র থাকলে ----এই যোগ সূচিত হবে।

২. জন্মলগ্ন মকর হলে, লগ্নের পঞ্চমে শুক্র -মঙ্গল থাকলে, এবং মিথুনে রবি-বুধ থাকলে এবং মিথুনে চন্দ্র ও বৃহস্পতি থাকলে -------এই যোগ সূচিত হবে।

৩. জন্মলগ্ন কর্কট বা মকর হলে ও বৃষরাশিতে মঙ্গল ও বৃশ্চিকে শনি থাকলেও ----এই যোগ সূচিত হবে।

৪.মীনলগ্নে পঞ্চমে চন্দ্র ও শুক্র থাকলে এবং নবমে বৃহস্পতি থাকলেও ----এই যোগ সূচিত হবে।

৫. মিথুন লগ্ন হলে বা মিথুন রাশিতে চন্দ্র থাকলে বুধ ও শুক্রের সঙ্গে তুলায় , মিথুনে বা কন্যায় যোগ ঘটলেও ----এই যোগ সূচিত হবে।

৬. লগ্নের পঞ্চমে বৃহস্পতি থাকলে এবং মেষে, মিথুনে, কন্যায়, বা সিংহ রাশিতে রবি বুধ একত্রে অবস্থান করলেও ----এই যোগ সূচিত হবে।
৭. মেষে, মিথুনে, সিংহে এবং কন্যায় রবি ও বুধ একত্রে অবস্থান করলে ও কর্কট ,ধনু,ও মীনে বৃহস্পতি ও চন্দ্র একত্রে অবস্থান করলে
----এই যোগ সূচিত হবে।

ফল: এই যোগে জাত ব্যক্তি সাহিত্য বিষয়ে বিশেষ খ্যাতি লাভ করবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য: চন্দ্র ও শুক্র বা চন্দ্র ও বৃহস্পতির শুভ যোগাযোগ থাকলে পরে অথবা কোষ্ঠিতে ওপর কোন রাজযোগ বা বিশেষ সৌভাগ্য যোগ থাকলেই সাহিত্য বিষয়ে খ্যাতি লাভ সম্ভব। তাছাড়া মঙ্গল ও শুক্র বিশেষ বলবান হওয়া আবশ্যক।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200617060410

Tuesday, June 16th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

গীতা জ্ঞান যোগ

গীতা জ্ঞান যোগ

শুভ অপরান্থ
গীতার জ্ঞান যোগ
এখানে ৪২ টা শ্লোক আছে আমি বাংলা মানে করে বল্লাম ,দেখবেন আপনাদের ভালো লাগবে।

শ্রীভগবানুবাচ

ইমং বিবস্বতে যোগং প্রোক্তবানহমব্যয়ম্।।
বিবস্বান্মবে প্রাহ মনুরিক্ষ্বাকবেহব্রবীৎ।।১।।
অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বললেন-আমি পূর্বে সূর্যদেব বিবস্বানকে এই অব্যয় নিষ্কাম কর্মসাধ্য জ্ঞানযোগ বলেচিলাম। সূর্য তা মানবজাতির জনক মনুকে বলেছিলেন এবং মনু তা ইক্ষ্বাকুকে বলেছিলেন।

এবং পরম্পরাপ্রাপ্তমিমং রাজর্ষয়ো বিদুঃ।
স কালেনেহ মহতা যোগো নষ্টঃ পরন্তপ।।২।।
অনুবাদঃ এভাবেই পরম্পরা মাধ্যমে প্রাপ্ত এই পরম বিজ্ঞান রাজর্ষিরা লাভ করেছিলেন। কিন্তু কালের প্রভাবে পরম্পরা ছিন্ন হয়েছিল এবং তাই সেই যোগ নষ্টপ্রায় হয়েছে।

শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা এন্ড্রয়েড এপস ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
স এবায়ং ময়া তেহদ্য যোগঃ প্রোক্তঃ পুরাতনঃ।
ভক্তোহসি মে সখা চেতি রহস্যং হ্যেতদুত্তমম্।।৩।।
অনুবাদঃ সেই সনাতন যোগ আজ আমি তোমাকে বললাম, কারণ তুমি আমার ভক্ত ও সখা এবং তাই তুমি এই বিজ্ঞানের অতি গূঢ় রহস্য হৃদয়ঙ্গম করতে পারবে।

অর্জুন উবাচ
অপরং ভবতো জন্ম পরং জন্ম বিবস্বতঃ।
কথমেতদ্ বিজ্ঞানীয়াং ত্বমাদৌ প্রোক্তবানিতি।।৪।।
অনুবাদঃ অর্জুন বললেন-সূর্যদেব বিবস্বামানের জন্ম জয়েছিল তোমার অনেক পূর্বে। তুমি যে পুরাকালে তাঁকে এই জ্ঞান উপদেশ করেছিলে, তা আমি কেমন করে বুঝব?

শ্রীভগবানুবাচ
বহুনি মে ব্যতীতানি জন্মানি তব চার্জুন।
তান্যহং বেদ সর্বাণি ন ত্বং বেত্থ পরন্তপ।।৫।।
অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন- হে পরন্তপ অর্জুন! আমার ও তোমার বহু জন্ম অতীত হয়েছে। আমি সেই সমস্ত জন্মের কথা স্মরণ করতে পারি, কিন্তু তুমি পার না।

অজেহপি সন্নব্যয়াত্মা ভূতানীমীম্বরোহপি সন্।
প্রকৃতিং স্বামধিষ্ঠায় সম্ভবাম্যাত্মমায়য়া।।৬।।
অনুবাদঃ যদিও আমি জন্মরহিত এবং আমার চিন্ময় দেহ অব্যয় এবং যদিও আমি সর্বভূতের ঈশ্বর, তবুও আমার অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে আমি আমার আদি চিন্ময় রূপে যুগে যুগে অবতীর্ণ হই।



যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভবতি ভারত।
অভ্যুত্থানমধর্মস্য তদাত্মনং সৃজামহ্যম্।।৭।।
অনুবাদঃ হে ভারত! যখনই ধর্মের অধঃপতন হয় এবং অধর্মের অভ্যুত্থান হয়, তখন আমি নিজেকে প্রকাশ করে অবতীর্ণ হই।

পরিত্রাণায় সাধূনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্।
ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভবামি যুগে যুগে।।৮।।
অনুবাদঃ সাধুদের পরিত্রাণ করার জন্য এবং দুষ্কৃতকারীদের বিনাশ করার জন্য এবং ধর্ম সংস্থাপনের জন্য আমি যুগে যুগে অবতীর্ণ হই।

জন্ম কর্ম চ মে দিব্যমেবং যো বেত্তি তত্ত্বতঃ।
ত্যক্ত্বা দেহং পুনর্জন্ম নৈতি মামেতি সোহর্জুন।।৯।।
অনুবাদঃ হে অর্জুন! ‍যিনি আমার এই প্রকার দিব্য জন্ম ও কর্ম যথাযথভাবে জানেন, তাঁকে আর দেহত্যাগ করার পর পুনরায় জন্মগ্রহণ করতে হয় না, তিনি আমার নিত্য ধাম লাভ করেন।

বীতরাগভয়ক্রোধা মন্ময়া মামুপাশ্রিতাঃ।
বহুবো জ্ঞানতপসা পূতা মদ্ভাবমাগতাঃ।।১০।।
অনুবাদঃ আসক্তি, ভয় ও ক্রোধ থেকে মুক্ত হয়ে, সম্পূর্ণরূপে আমাতে মগ্ন হয়ে, একান্তভাবে আমার আশ্রিত হয়ে, পূর্বে বহু বহু ব্যক্তি আমার জ্ঞান লাভ করে পবিত্র হয়েছে-এবং এভাবেই সকলেই আমার অপ্রাকৃত প্রীতি লাভ করেছে।

যে যথা মাং প্রপদ্যন্তে তাংস্তথৈব ভজাম্যহম্।
মম বর্ত্মানুবর্তন্তে মনুষ্যাঃ পার্থ সর্বশঃ।।১১।।
অনুবাদঃ যারা যেভাবে আমার প্রতি আত্মসমর্পণ করে, আমি তাদেরকে সেভাবেই পুরস্কৃত করি। হে পার্থ! সকলেই সর্বতোভাবে আমার পথ অনুসরণ করে।

কাঙ্ক্ষন্তঃ কর্মণাং সিদ্ধিং যজন্ত ইহ দেবতাঃ।
ক্ষিপ্রং হি মানষে লোকে সিদ্ধির্ভবতি কর্মজা।।১২।।
অনুবাদঃ এই জগতে মানুষেরা সকাম কর্মের সিদ্ধি কামনা করে এবং তাই তারা বিভিন্ন দেব-দেবীর উপাসনা করে। সকাম কর্মের ফল অবশ্যই অতি শীর্ঘ্রই লাভ হয়।

চাতুর্বর্ণ্যং ময়া সৃষ্টং গুণকর্মবিভাগশঃ।
তস্য কর্তারমপি মাং বিদ্ধ্যকর্তারমব্যয়ম্।।১৩।।
অনুবাদঃ প্রকৃতির তিনটি গুণ ও কর্ম অনুসারে আমি মানব-সমাজে চারটি বর্ণবিভাগ সৃষ্টি করেছি। আমি এই প্রথার স্রষ্টা হলেও আমাকে অকর্তা এবং অব্যয় বলে জানবে।

ন মাং কর্মাণি লিম্পন্তি ন মে কর্মফলে স্পৃহা।
ইতি মাং যোহভিজানাতি কর্মভির্ন স বধ্যতে।।১৪।।
অনুবাদঃ কোন কর্মই আমাকে প্রভাবিত করতে পারে না এবং আমিও কোন কর্মফলের আকাঙ্ক্ষা করি না। আমার এই তত্ত্ব যিনি জানেন, তিনিও কখনও সকাম কর্মের বন্ধনে আবদ্ধ হন না।

এবং জ্ঞাত্বা কৃতং কর্ম পূর্বৈরপি মুমুক্ষুভিঃ।
কুরু কর্মৈব তস্মাত্ত্বং পূর্বৈঃ পূর্বতরং কৃতম্।।১৫।।
অনুবাদঃ প্রাচীনকালে সমস্ত মুক্ত পুরুষেরা আমার অপ্রাকৃত তত্ত্ব অবগত হয়ে কর্ম করেছেন। অতেএব তুমিও সেই প্রাচীন মহাজনদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে তোমার কর্তব্য সম্পাদন কর।

কিং কর্ম কিমকর্মেতি কবয়োহপ্যত্র মোহিতাঃ।
তত্তে কর্ম প্রবক্ষ্যামি যজজ্ঞাত্বা মোক্ষ্যসেহশুভাৎ।।১৬।।
অনুবাদঃ কাকে কর্ম ও কাকে অকর্ম বলে, তা স্থির করতে বিবেকী ব্যক্তিরাও মোহিত হন। আমি সেই কর্ম বিষয়ে তোমাকে উপদেশ করব। তুমি তা অবগত হয়ে সমস্ত অশুভ অবস্থা থেকে মুক্ত হবে।

কর্মণো হ্যপি বোদ্ধব্যং বোদ্ধব্যং চ বিকর্মণঃ।
অকর্মণশ্চ বোদ্ধব্যং গহনা কর্মণো গতিঃ।।১৭।।
অনুবাদঃ কর্মের নিগূঢ় তত্ত্ব হৃদয়ঙ্গম করা অত্যন্ত কঠিন। তাই কর্ম, বিকর্ম ও অকর্ম সম্বন্ধে যথাযথভাবে জনা কর্তব্য।

কর্মণ্যকর্ম যঃ পশ্যেদকর্মণি চ কর্ম যঃ।
স বুদ্ধিমানন্মনুষ্যেষু স যুক্তঃ কৃৎস্নকর্মকৃৎ।।১৮।।
অনুবাদঃ যিনি কর্মে অকর্ম দর্শন করেন এবং অকর্মে কর্ম দর্শন করেন, তনিই মানুষের মধ্যে বুদ্ধিমান। সব রকম কর্মে লিপ্ত থাকা সেত্ত্বেও তিনি চিন্ময় স্তরে অধিষ্ঠিত।

যস্য সর্বে সমারম্ভাঃ কামসংকল্পবর্জিতাঃ।
জ্ঞানাগ্নিদগ্ধকর্মাণং তমাহুঃ পন্ডিতং বুধাঃ।।১৯।।
অনুবাদঃ যাঁরা সমস্ত কর্ম প্রচেষ্টা কাম ও সংকল্প রহিত, তিনি পূর্ণ জ্ঞানে অধিষ্ঠিত। জ্ঞানীগণ বলেন যে, তাঁর সমস্ত কর্মের প্রতিক্রিয়া পরিশুদ্ধ জ্ঞানাগ্নি দ্বারা দগ্ধ হয়েছে।

ত্যক্তা কর্মফলাসঙ্গং নিত্যতৃপ্তো নিরাশ্রয়ঃ।
কর্মণ্যভিপ্রবৃত্তোহপি নৈব কিঞ্চিৎ করোতি সঃ।।২০।।
অনুবাদঃ যিনি কর্মফলের আসক্তি সম্পূর্ণরূপে ত্যাগ করে সর্বদা তৃপ্ত এবং কোন রকম আশ্রয়ের অপেক্ষা করেন না, তিনি সব রকম কর্মে যুক্ত থাকা সত্ত্বেও কর্মফলের আশায় কোন কিছুই করেন না।

নিরাশীর্যতচিত্তাত্মা ত্যক্তসর্বপরিগ্রহঃ।
শারীরং কেবলং কর্ম কুর্বন্নাপ্নোতি কিল্বিষম্।।২১।।
অনুবাদঃ এই প্রকার জ্ঞানী ব্যক্তি তাঁরা মন ও বুদ্ধিকে সর্বতোভাবে সংযত করে কার্য করেন। তিনি প্রভুত্ব করার প্রবৃত্তিপরিত্যাগ করে কেবল জীবন ধারণের জন্য কর্ম করেন। এভাবেই কর্ম করার ফলে কোন রকম পাপ তাঁকে স্পর্শ করতে পারে না।

যদৃচ্ছালাভসন্তুষ্টো দন্দ্বাতীতো বিমঃসরঃ।
সমঃ সিদ্ধাবসিদ্ধৌ চ কৃত্বাপি ন নিবধ্যতে।।২২।।
অনুবাদঃ যিনি অনায়াসে যা লাভ করেন, তাতেই সন্তুষ্ট থাকেন, যিনি সুখ-দুঃখ, রাগ-দ্বেষ আদি দ্বন্দ্বের বশীভুত হন না এবং মাৎসর্যশূন্য যিনি কার্যের সাফল্য ও অসাফল্যে অবিচলিত থাকেন, তিনি কর্ম সম্পাদন করলেও কর্মফলের দ্বারা কখনও আবদ্ধ হন না।

গতসঙ্গস্য মুক্তস্য জ্ঞানাবস্থিতচেতসঃ।
যজ্ঞায়াচরতঃ কর্ম সমগ্রং প্রবিলীয়তে।।২৩।।
অনুবাদঃ জড়া প্রকৃতির গুণের প্রভাব থেকে মুক্ত হয়ে, চিন্ময় জ্ঞাননিষ্ঠ ব্যক্তি যজ্ঞের উদ্দেশ্যে যে কর্ম সম্পাদন করেন, সেই সকল কর্ম সম্পূর্ণরূপে লয় প্রাপ্ত হয়।

ব্রহ্মার্পণং ব্রহ্ম হবিব্র্রহ্মাগ্নৌ ব্রহ্মণা হুতম্।
ব্রহ্মৈব তেন গন্তব্যং ব্রহ্মকর্মসমাধিনা।।২৪।।
অনুবাদঃ যিনি কৃষ্ণভাবনায় সম্পূর্ণ মগ্ন তিনি অবশ্যই চিৎজগতে উন্নীত হবেন, কারণ তাঁর সমস্ত কার্যকলাপ চিন্ময়। তাঁর কর্মের উদ্দেশ্য চিন্ময় এবং সেই উদ্দেশ্যে তিনি যা নিবেদন করেন, তাও চিন্ময়।

দৈবমেবাপরে যজ্ঞং যোগিনঃ পর্যুপাসতে।
ব্রহ্মাগ্নাবপরে যজ্ঞং যজ্ঞেনৈবোপজুহ্বতি।।২৫।।
অনুবাদঃ কোনও কোনও যোগী দেবতাদের উদ্দেশ্যে যজ্ঞ করার মাধ্যমে তাঁদের উপাসনা করেন, আর অন্য অনেকে ব্রহ্মরূপ অগ্নিতে সব কিছু নিবেদন করার মাধ্যমে যজ্ঞ করেন।

শ্রোত্রাদীনীন্দ্রিয়াণ্যন্যে সংযমাগ্নিষু জুহুতি।
শব্দাদীন্ বিষয়ানন্য ইন্দ্রিয়াগ্নিষু জুহুতি।।২৬।।
অনুবাদঃ কেউ কেউ (শুদ্ধ ব্রহ্মচারীরা) মনঃসংযমরূপ অগ্নিতে শ্রবণ আদি ইন্দ্রিয়গুলিকে আহুতি দেন, আবার অন্য অনেকে (নিয়মনিষ্ঠ গৃহস্তেরা) শব্দাদি ইন্দ্রিয়ের বিষয়গুলিকে ইন্দ্রিয়রূপ অগ্নিতে আহুতি দেন।

সর্বাণীন্দ্রিয়কর্মাণি প্রাণকর্মাণি চাপরে।
আত্মসংযমযোগাগ্নৌ জুহুতি জ্ঞানদীপিতে।।২৭।।
অনুবাদঃ মন ও ইন্দ্রিয়-সংযমের মাধ্যমে যাঁরা আত্মজ্ঞান লাভের প্রয়াসী, তাঁরা তাঁদের সমস্ত ইন্দ্রিয়ের কার্যকলাপ ও প্রাণবায়ু জ্ঞানের দ্বারা প্রদীপ্ত আত্মসংযমরূপ অগ্নিতে আহুতি দেন।

দ্রব্যযজ্ঞাস্তপোযজ্ঞা যোগযজ্ঞাস্তথাপরে।
স্বাধ্যায়জ্ঞানযজ্ঞাশ্চ যতয়ঃ সংশিতব্রতাঃ।।২৮।।
অনুবাদঃ কঠোর ব্রত গ্রহণ করে কেউ কেউ দ্রব্য দানরূপ যজ্ঞ করেন। কেউ কেউ তপস্যারূপ যজ্ঞ করেন, কেউ কেউ অষ্টাঙ্গ-যোগরূপ যজ্ঞ করেন এবং অন্য অনেকে পারমার্থিক জ্ঞান লাভের জন্য বেদ অধ্যয়নরূপ যজ্ঞ করেন।

অপানে জুহুদি প্রাণং প্রাণেহপানং তথাপরে।
প্রাণাপানগতী রুদ্ধ্বা প্রাণায়ামপরায়ণাঃ।
অপরে নিয়তাহারাঃ প্রাণান্ প্রাণেষু জুহুতি।।২৯।।
অনুবাদঃ আর যাঁরা প্রাণায়াম চর্চায় আগ্রহী, তাঁরা অপান বায়ুকে প্রাণবায়ুতে এবং প্রাণবায়ুকে অপান বায়ুতে আহুতি দিয়ে অবশেষে প্রাণ ও অপান বায়ুর গতি রোধ করে সমাধিস্থ হন। কেউ আবার আহার সংযম করে প্রাণবায়ুকে প্রাণবায়ুতেই আহুতি দেন।

সর্বেহপ্যেতে যজ্ঞবিদো যজ্ঞক্ষপিতকল্মষাঃ।
যজ্ঞশিষ্টামৃতভুজো যান্তি ব্রহ্ম সনাতনম্।।৩০।।
অনুবাদঃ এঁরা সকলেই যজ্ঞতত্ত্ববিৎ এবং যজ্ঞের প্রভাবে পাপ থেকে মুক্ত হয়ে তাঁরা যজ্ঞাবশিষ্ট অমৃত আস্বাদন করেন, এবং তার পর সনাতন প্রকৃতিতে ফিরে যান।

নায়ং লোকোহস্ত্যযজ্ঞস্য কুতোহন্যঃ কুরুসত্তম।।৩১।।
অনুবাদঃ হে কুরুশ্রেষ্ঠ! যজ্ঞ অনুষ্ঠান না করে কেউই এই জগতে সুখে থাকতে পারে না, তা হলে পরলোকে সুখপ্রাপ্তি কি করে সম্ভব?

এবং বহুবিধা যজ্ঞা বিবতা ব্রহ্মণো মুখে।
কর্মজান্ বিদ্ধি তান্ সর্বানেবং জ্ঞাত্বা বিমোক্ষ্যসে।।৩২।।
অনুবাদঃ এই সমস্ত যজ্ঞই বৈদিক শাস্ত্রে অনুমোদিত হয়েছে এবং এই সমস্ত মুক্তি বিভিন্ন প্রকার কর্মজাত। সেগুলিকে যথাযথভাবে জানার মাধ্যমে তুমি মুক্তি লাভ করতে পারবে।

শ্রেয়ান্ দ্রব্যময়াদ্ যজ্ঞাজজ্ঞানযজ্ঞঃ পরন্তপ।
সর্বং কর্মাখিলং পার্থ জ্ঞানে পরিসমাপ্যতে।।৩৩।।
অনুবাদঃ হে পরন্তপ! দ্রব্যময় যজ্ঞ থেকে জ্ঞানময় যজ্ঞ শ্রেয়। হে পার্থ! সমস্ত কর্মই পূর্ণরূপে চিন্ময় জ্ঞানে পরিসমাপ্তি লাভ করে।

তদ্ বিদ্ধি প্রণিপাতেন পরিপ্রশ্নেন সেবয়া।
উপদেক্ষ্যন্তি তে জ্ঞানং জ্ঞানিনস্তত্ত্বদর্শিনঃ।।৩৪।।
অনুবাদঃ সদগুরুর শরণাগত হয়ে তত্ত্বজ্ঞান লাভ করার চেষ্টা কর। বিনম্র চিত্তে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা কর এবং অকৃত্রিম সেবার দ্বারা তাঁকে সন্তুষ্ট কর। তা হলে সেই তত্ত্বদ্রষ্টা পুরুষেরা তোমাকে জ্ঞান উপদেশ দান করবেন।

যজজ্ঞাত্বা ন পুনর্মোহমেবং যাস্যসি পান্ডব।
যেন ভূতান্যশেষাণি দ্রক্ষ্যস্যাত্মন্যথো ময়ি।।৩৫।।
অনুবাদঃ হে পান্ডব! এভাবে তত্ত্বজ্ঞান লাভ করে তুমি আর মোহগ্রস্ত হবে না, কেন না এই জ্ঞানের দ্বারা তুমি দর্শন করবে যে, সমস্ত জীবই আমার বিভিন্ন অংশ অর্থাৎ তারা সকলেই আমার এবং তারা আমাতে অবস্থিত।

অপি চেদসি পাপেভ্যঃ সর্বেভ্যঃ পাপকৃত্তমঃ।
সর্বং জ্ঞানপ্লবেনৈব বৃজিনং সন্তরিষ্যসি।।৩৬।।
অনুবাদঃ তুমি যদি সমস্ত পাপীদের থেকেও পাপিষ্ঠ বলে গণ্য হয়ে থাক, তা হলেও এই জ্ঞানরূপ তরণীতে আরোহণ করে তুমি দুঃখ-সমুদ্র পার হতে পারবে।

যথৈধাংসি সমিদ্বোহগ্নির্ভস্মাৎ কুরুতেহর্জুন।
জ্ঞানাগ্নিঃ সর্বকর্মাণি ভস্মসাৎ কুরুতে তথা।।৩৭।।
অনুবাদঃ প্রবলরূবে প্রজ্বলিত অগ্নি যেমন কাষ্ঠকে ভস্মসাৎ করে, হে অর্জুন! তেমনই জ্ঞানাগ্নিও সমস্ত কর্মকে দগ্ধ করে ফেলে।

ন হি জ্ঞানেন সদৃশং পবিত্রমিহ বিদ্যতে।
তৎ স্বয়ং যোগসংসিদ্ধঃ কালেনাত্মনি বিন্দতি।।৩৮।।
অনুবাদঃ এই জগতে চিন্ময় জ্ঞানের মতো পবিত্র আর কিছুই নেই। এই জ্ঞান সমস্ত যোগের পরিপক্ক ফল। ভগবদ্ভক্তি অনুশীলনের মাধ্যমে যিনি সেই জ্ঞান আয়ত্ত করেছেন, তিনি কালক্রমে আত্মায় পরা শান্তি লাভ করেন।

শ্রদ্ধাবান্ লভতে জ্ঞানং তৎপরঃ সংযতেন্দ্রিয়ঃ।
জ্ঞানং লব্ধা পরাং শান্তিমচিরেণাধিগচ্ছতি।।৩৯।।
অনুবাদঃ সংযতেন্দ্রিয় ও তৎপর হয়ে চিন্ময় তত্ত্বজ্ঞানে প্রদ্ধাবান ব্যক্তি এই জ্ঞান লাভ করেন। সেই দিব্য জ্ঞান লাভ করে তিনি অচিরেই পরা শান্তি প্রাপ্ত হন।

অজ্ঞশ্চাশ্রদ্দধানশ্চ সংশয়াত্মা বিনশ্যতি।
নায়ং লোকোহন্তি ন পরো ন সুখং সংশয়াত্মনঃ।।৪০।।
অনুবাদঃ অজ্ঞ ও শাস্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাহীন ব্যক্তি কখনই ভগবদ্ভক্তি লাভ করতে পারে না। সন্দিগ্ধ চিত্ত ব্যক্তি ইহলোকে সুখভোগ করতে পারে না এবং পরলোকেও সুখভোগ করতে পারে না।

যোগসংন্যস্তকর্মাণং জ্ঞানসংছিন্নসংশয়ম্।
আত্মবন্তবং ন কর্মাণি নিবধ্নন্তি ধনঞ্জয়।।৪১।।
অনুবাদঃ অতএব, হে ধনঞ্জয়! যিনি নিষ্কাম কর্মযোগের দ্বারা কর্মত্যাগ করেন, জ্ঞানের দ্বারা সংশয় নাশ করেন এবং আত্মার চিন্ময় স্বরূপ অবগত হন, তাঁকে কোন কর্মই আবদ্ধ করতে পারে না।

তস্মাদজ্ঞানসম্ভতং হৃৎস্থং জ্ঞানাসিনাত্মনঃ।
ছিত্ত্বৈনং সংশয়ং যোগমাতিষ্ঠোত্তিষ্ঠ ভারত।।৪২।।
অনুবাদঃ অতএব, হে ভারত! তোমার হৃদয়ে যে অজ্ঞানপ্রসূত সংশয়ের উদয় হয়েছে, তা জ্ঞানরূপ খড়্গের দ্বারা ছিন্ন কর। যোগাশ্রয় করে যুদ্ধ করার জন্য উঠে দাঁড়াও

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200616221953

Tuesday, June 16th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে অপঘাতে মৃত্যু

জোতিষ শ্রাস্ত্রে অপঘাতে মৃত্যু

শুভ মঙ্গলবার
আজকের প্রতিবেদন টি খুব গুরুত্বপূর্ণ আপনরা পরুন ভালো লাগবে।

জ্যোতিষ মতে অপঘাতে মৃত্যু হলে কোন সময় তা হবে?

জন্মালে মরতেই হয়; একথা ধ্রুব সত্য। কিন্তু অপঘাতে মৃত্যু কি কেউ চান? কিন্তু অপঘাতে মৃত্যু তো ঘটেই। এই মৃত্যু আমরা নিয়তি বলে মেনে নিই।

প্রায়ই সংবাদপত্রে, টিভিতে আমরা বিভিন্ন দুর্ঘটনা সম্পর্কে জানতে পারি। দুই বাসের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন কয়েকজন, ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন শতাধিক মানুষ, পথ দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু, বাসে আগুন ইত্যাদি দুর্ঘটনা প্রায়শই ঘটে চলেছে।

এই দুর্ঘটনা চলে আসছে বহু যুগ ধরেই। জ্যোতিষশাস্ত্র পারে এর সদুত্তর দিতে। জন্মকালীন গ্রহ-নক্ষত্রের যোগে অপঘাতে মৃত্যু ঘটতে পারে তার আভাসই এই অধ্যায়ের মূল বিষয়বস্তু।
জ্যোতিষ মতে অপঘাতে মৃত্যু হলে কোন সময় তা হবে?

যে ধরনের গ্রহ যোগে দুর্ঘটনা হতে পারে তার আলোচনা শুরু করা যাক। প্রসঙ্গত অপঘাতে যখন মৃত্যু ঘটে সেটা আসে হঠাৎই, কাউকে জানিয়ে আসে না। আমাদের জীবনের সবকিছুই ক্ষণস্থায়ী, তা সে ভালই হোক বা মন্দ হোক।

জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে অগ্নি রাশি হল মেষ, সিংহ ও ধনু আর বায়ু রাশি হল মিথুন, তুলা ও কুম্ভ।

লগ্নপতি এবং অষ্টমপতি বায়ুকারক হইয়া যদি অগ্নি রাশিতে অবস্থান করে মঙ্গল ও রাহুর সহিত অশুভ সম্পর্ক জন্মকালীন স্থাপন করে থাকেন তাহলে অগ্নিসংক্রানত দুর্ঘটনায় আকস্মিক মৃত্যু ঘটতে পারে।

ওই সময়ে দশা-অন্তর্দশা অবশ্যই অগ্নি ও বায়ুর হতে হবে এবং দুর্বলতা থাকতেই হবে এবং বৃহস্পতির কৃপাদৃষ্টি থাকবে না।

শুধুমাত্র বৃহস্পতি এই অশুভযোগকে রোধ করতে পারেন। লগ্নে যদি মঙ্গল বা রাহু থাকেন এবং লগ্নপতি দুর্বল হয়ে অগ্নি রাশিতে এবং অষ্টমপতি দুর্বল হয়ে বায়ু রাশিতে থাকেন তাহলে হঠাৎ আকস্মিক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হতে পারে।
জ্যোতিষ মতে অপঘাতে মৃত্যু হলে কোন সময় তা হবে?

লগ্নভাব দুর্বল, লগ্নপতি দুর্বল বৃহস্পতির শুভদৃষ্টি নেই এবং অষ্টম ভাব ও অষ্টমপতি দুর্বল এবং দ্বিতীয় ও সপ্তমে পাপগ্রহ থাকলে জীবনের বহু আশা আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়না, অকাল মৃত্যু এসে তাকে গ্রাস করে।

অগ্নিরাশিতে অতিরিক্ত পাপ গ্রহের প্রভাবে অগ্নি সংক্রান্ত দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে।

বৃশ্চিক ও মকর লগ্ন বা রাশির পক্ষে রাহু মহামারক গ্রহ। রাহু যদি লগ্ন, দ্বিতীয় বা সপ্তম এ অবস্থান করে এদের অধিপতির সাথে অশুভ সম্পর্ক স্থাপন করেন তাহলে আকস্মিক অকাল মৃত্যু ঘটতে পারে।

উচ্চ স্থান থেকে পতন বা রাস্তাঘাটে অন্যমনস্কভাবে চলাফেরার জন্য দায়ী গ্রহ হল বুধ। বধু যদি জন্মকালীন লগ্নের দ্বিতীয়, তৃতীয় বা সপ্তমে দুর্বল থেকে অশুভ মঙ্গল বা রাহুর সাথে সম্পর্ক স্থাপন করেন তাহলে আকস্মিক পথ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে (অবশ্যই অসাবধানতার জন্য)।

মারক গ্রহের দশা-অন্তর্দশায় অপমৃত্যু ঘটতে পারে।অবশ্য মারক গ্রহ বিচার করা বেশ দুঃসাধ্য ব্যাপার এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। সাধারণ নিয়মে প্রতিটি লগ্নের মারক গ্রহ আছে। যেমন-
মেষ লগ্নের পক্ষে বুধ,যেহেতু তিনি লগ্নপতি মঙ্গলের শত্রু এবং লগ্নের তৃতীয় ও ষষ্ঠ পতি।
বৃষ লগ্নের পক্ষে চন্দ্র ও বৃহস্পতি। চন্দ্র ও বৃহস্পতি উভয়েই লগ্নপতি শুক্রের শত্রু এবং চন্দ্র লগ্নের তৃতীয়পতি এবং বৃহস্পতি অষ্টম ও একাদশপতি।
মিথুন লগ্নের পক্ষে ষষ্ঠপতি ও একাদশপতি মঙ্গল লগ্নপতি বুধের শত্রু এবং বিশেষ অশুভ গ্রহ। অনেকের মতে রবি ও অষ্টমপতি শনিকেও অশুভ গ্রহ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।কিন্তু আমার মতে শনি হল এই লগ্নের নবমপতি যা লগ্নপতি বুধ গ্রহের মিত্র এবং রবিও মিত্র। যদি শনি জন্মকালীন শুভ অবস্থায় থাকেন তাহলে কোন মতেই শনি মিথুন লগ্ন ক্ষেত্রে অশুভ গ্রহ হিসাবে গণ্য হবেন না।
কর্কট লগ্নের পক্ষে বুধ ও শনি কে মারক গ্রহ বলা হয়েছে। উভয়েরই চন্দ্রের সাথে শত্রুতার সম্পর্ক। শনির শত্রু চন্দ্র হলেও চন্দ্রের কোন শত্রু নেই। তবে শনি ও বুধ যদি জন্মকালীন বলবান ও শুভ হয়ে লগ্নপতির সাথে সুসম্পর্ক করেন তাহলে এরাও মারক হবেন না। তবে নানাভাবে বাধা দিতে পারেন।
সিংহ লগ্নের ক্ষেত্রে শুক্র ও চন্দ্র বিশেষ অশুভ গ্রহ, কারন এরা উভয়েই লগ্নপতির শত্রু।তবে জন্মকালীন লগ্নপতির সাথে শুভ সম্পর্ক হয়ে থাকলে এবং মারক লক্ষণ না থাকলে এরা মারক হবেন না।
কন্যা লগ্নের পক্ষে মঙ্গল, শনি ও অনেক সময় বৃহস্পতি বিশেষ অশুভ। মঙ্গল লগ্নপতি বুধের পরম শত্রু। শনি ষষ্ঠপতি।
তুলা লগ্নের ক্ষেত্রে তৃতীয় ও ষষ্ঠপতি বৃহস্পতি বিশেষ অশুভ এবং মঙ্গল দ্বিতীয় ও সপ্তমপতি মহামারক। এরা মারক লক্ষণাত্মক হয়ে দ্বিতীয় ও সপ্তমে অবস্থান করলে মারক হতে পারেন।
বৃশ্চিক লগ্নের ক্ষেত্রে শনি ও বুধ মারকের কাতরতা পেলে মহামারক হতে পারেন। এরা দুজনেই লগ্নপতি মঙ্গলের পরম শত্রু।
ধনু লগ্নের ক্ষেত্রে জন্মকালীন গ্রহাবস্থান দেখে মারক বিচার করতে হয়। অনেকে চন্দ্র ও শনিকে এই লগ্নের মারক হিসাবে গণ্য করেন।
মকর লগ্নের ক্ষেত্রে মঙ্গল প্রধান মারক গ্রহ। মঙ্গল লগ্নপতি শনির চিরশত্রু। বৃহস্পতি ও বুধ মারক লক্ষণ পেলে মারক হিসাবে গণ্য হবেন।
কুম্ভ লগ্নের ক্ষেত্রে মঙ্গল মারক গ্রহ। মঙ্গল লগ্নপতি বুধের শত্রু।
মীন লগ্নের ক্ষেত্রে শুক্রকে মারক বলা হয়। লগ্নপতি বৃহস্পতির সাথে শত্রুতার সম্পর্ক। অনেকে ষষ্ঠপতি হিসাবে রবিকেও মারক বলে থাকেন।
অপঘাতেে মৃত্যুর সময় দশা-অন্তর্দশায় মারক গ্রহের প্রভাব থাকবেই। যে গ্রহই মারক হোক তার সাথে অশুভ শনি, মঙ্গল ও রাহুর অশুভ প্রভাব থাকবেই।

ধ্বংসের কারক মঙ্গল তার সাথে মৃত্যুকারক শনি সঙ্গে ছায়াগ্রহ রাহুর প্রভাবে আকস্মিক তাণ্ডবলীলা যেমন ঘটতে পারে, তেমনি ঘটাতে পারে সুন্দর এক জীবনকে ধ্বংস করতে।

দুর্ঘটনা বিচার

জ্যোতিষ শাস্ত্র দুর্ঘটনার জন্য মূলত অষ্টম ভাবকে দায়ী করেছে। আবার গ্রহগত দিক থেকে দেখা গেলে মুখ্য কারক মঙ্গল,শনি, রাহু, কেতু ও চন্দ্র। দুর্ঘটনার বিচারে চন্দ্র খুব দুর্বল নির্দেশক। কারণ একমাত্র ভ্রমণে বা জলে দুর্ঘটনা চন্দ্র নির্দেশ করে। প্রধানত মঙ্গলই দুর্ঘটনার কারক গ্রহ।
এবার এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক দুর্ঘটনা কেন বা কখন হতে পরে.....
১) অষ্টমে শনি এবং চতুর্থ-পতি ষষ্ঠে অবস্থান করলে ভ্রমণরত অবস্থায় বা বাড়ীর বাইরে দুর্ঘটনা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
২) শনি মঙ্গলের সহাবস্থান অথবা দৃষ্টি বিনিময় ঘটলে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা থাকবে বিশেষ ভাবে ওই গ্রহ দুটির মধ্যে যদি কোনও গ্রহ অষ্টম-পতি হয় অথবা অষ্টম-ভাবে অবস্থিত হয়।
৩) দুঃস্থানে অথবা নীচ-ক্ষেত্রে মঙ্গল পাপগ্রহ দ্বারা দৃষ্ট বা যুক্ত হলে শারীরিক আঘাত প্রাপ্তির সম্ভাবনা থাকবে।
৪) অষ্টম-ভাব, অষ্টম-পতি এবং মঙ্গল পাপগ্রহের মধ্যগত বা পাপযুক্ত ও দৃষ্ট হলে দুর্ঘটনার প্রবল সম্ভাবনা থাকবে।
৫) রাশিচক্রে রাহু-মঙ্গল যোগ অশুভ সূচক। রাহু ও মঙ্গলের সহাবস্থান বা দৃষ্টি বিনিময় ঘটলে আকস্মিক আঘাতে রক্তপাতের সম্ভাবনা থাকে। এর সঙ্গে কোনও ভাবে অষ্টম-ভাব বা অষ্টম-পতির সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করলে দুর্ঘটনার প্রাবল্য বৃদ্ধি পাবে।
রাশিচক্রে দুর্ঘটনার বিচারের সময় দেখতে হবে প্রাণহানির সম্ভাবনা আছে কিনা। লগ্ন-পতি, লগ্ন-ভাব বলবান ও শুভ হলে প্রাণহানির সম্ভাবনা থাকবে না। দুর্ঘটনার কারক গ্রহ যদি বৃহস্পতি দ্বারা দৃষ্ট হয় তবে প্রাণহানির সম্ভাবনা থাকবে না। সধারনত রাশিচক্রে যে সব গ্রহ দুর্ঘটনার জন্য দায়ী, ওই গ্রহের দশান্তদশায় দুর্ঘটনার সম্ভাবনা প্রবল মাএায় থাকে।

প্রতিকার:
১) মহামৃত‍্যজ্ঞয় কবচম্
১)মহাসংকোট মোচন কবচম্
৩)বীজমন্ত্র দূং দূর্গে দূর্গে রক্ষনী স্বাহা হ্রীং দূর্গায় নমঃ।১০৮ বার স্নান করে
৪)ঔঁ হ্রীং ঐং বাহবে ১০৮ বার স্নান করে
৫)ঔঁ ঐংহ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়ঃ ১০৮ সন্ধ্যায়

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200616004226

Monday, June 15th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে অসবর্ণ বিবাহ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে অসবর্ণ বিবাহ

শুভ সোমবার

অসবর্ণ বিবাহের বা প্রেম করে বিবাহের যোগ

,আজকের দিনে এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।এই অসবর্ণ বিবাহ আজকের দিনে কোন মন্দ বা অসাভাবিক ঘটনা নয়।কিছু কিছু ক্ষেত্রে অভিবাবক গন মেনে নিতে পারে না।তবে আমার বিচারে এই বিবাহ হতে গেলে উভয়ের জন্মকুন্ডলী বিচার আবশ্যক।কোন সমস্যা থাকলে তার সঠিক প্রতিবিধানে অনেক সুফল পাওয়া যায়।
দেখে নেওয়া যাক কি কি কারনে এই যোগ কুন্ডলী তে সুচিত হয়।

( 1 ) জাতচক্রে লগ্নের বা রাশির(চন্দ্র) সপ্তমে রাহুর অবস্থান বা দৃষ্টি থাকলে ,, তারমধ্যে লগ্নের সপ্তমের প্রাবল্যতা অধিক

( ২ ) জাতচক্রে রাশি বা লগ্নের সপ্তমে শনির ওবুধ অবস্থান বা দৃষ্টি থাকলে

( 3 ) পঞ্চম পতির সহিত সপ্তম পতির সম্পর্ক ,, অথবা পঞ্চম পতির সপ্তমে অবস্থান বা দৃষ্টি অথবা সপ্তম পতির পঞ্চমে অবস্থান বা দৃষ্টি পতিত হলে ,,

(৪)যদি কেন্দ্রে (লগ্ন,পঞ্চম, সপ্তম ও দশম )শুক্র অবস্থান করে এবং১২শে শনি থাকে তাহলে এই যোগ দেখা যায়।

(৫)যদি লগ্নে শুক্র এবং পঞ্চমে শনি থাকে তাহলে সেই বিবাহ অসবর্ণ হলেও অত্যন্ত শুভ বলে বিবেচিত হবে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200615091024

Sunday, June 14th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে জীবিকা নির্বাহের সূত্রাবলী

জোতিষ শ্রাস্ত্রে জীবিকা নির্বাহের সূত্রাবলী

শুভ রবিবার

আমার এই দৈনিক প্রতিবেদন ওঐকান্তিক প্রচেষ্টা সকল মানুষের মঙ্গলের জন্য।ভালো লাগলে শেয়ার ও কমেন্ট করবেন।এতে আমার লেখায় অনুপ্রেরণা পাবো।

জ্যোতিষ শ্রাস্ত্রে জীবিকা নির্ধারণের সূত্রাবলী

বাস্তবজীবনে দেখা যায় কর্মময় জগতে বিভিন্ন মানুষ জীবিকা গ্রহণের জন্য বিভিন্ন কার্যে নিজেদের নিয়োজিত রেখেছেন। জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে কর্মধারার বিভিন্নতার কারণ হল গ্রহগনের প্রভাব ।

কর্ম ধারার প্রকৃতিঅনুসারে মানুষের কর্ম বা বৃত্তিগুলিকে চার ভাগে ভাগ করা যেতে পারে।
ক. ব্যবসা
খ. চাকুরী
গ. বুদ্ধিজীবি সংক্রান্ত কর্ম বা প্রফেশন
ঘ. ঘরে বসে জীবিকা গ্রহণ

জন্মকুণ্ডলীতে বারোটি ভাবের প্রত্যেকটির একটি নির্দিষ্ট নাম রয়েছে । যেমন সপ্তম ভাব থেকে ব্যবসা বিচার করা হয়। দশম ভাব থেকে কর্ম বিচার করা হয়। পঞ্চম ভাব থেকে বুদ্ধি বিচার করা হয়। চতুর্থ ভাব থেকে গৃহ বিচার করা হয়।

১. *_ব্যবসা বিচার:* লগ্ন থেকে সপ্তমভাব ব্যবসা স্থান হিসেবে নির্দিষ্ট আছে। ব্যবসা হবে কি না ---এটা বিচার করতে গেলে সপ্তমভাবকেই মূল ভাব ধরে বিচার করতে হবে। ভাব বিচারের সময় সপ্তম ভাবের পঞ্চম এবং সপ্তম ভাবের নবম ----এই দুইভাবেরও বিচার করা প্রয়োজন। সপ্তম ভাবের পঞ্চম অর্থাৎ লগ্নভাব থেকে একাদশভাব আবার সপ্তমভাবের নবম অর্থাৎ লগ্নভাব থেকে তৃতীয় ভাব বিচার্য । তাহলে ব্যবসা বিচারের ক্ষেত্রে যে যে ভাবগুলি বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে , তা হল----

১. লগ্নভাব। ২. সপ্তমভাব
৩.একাদশ ভাব ৪. তৃতীয়ভাব

লগ্নপতির সঙ্গে ৩ ,৭ , ১১ ভাবের যে কোনো সম্বন্ধ সৃষ্টি হলে ব্যবসার ইঙ্গিত দেয়।

২. *চাকুরী বিচার* --- লগ্ন থেকে দশমভাব কর্মভাব হিসেবে নির্দিষ্ট আছে । তাই চাকুরী হবে কি না এটা বিচার করতে হলে দশমভাবকেই মূল বিচার্যভাব হিসেবে দেখতে হবে। দশম ভাবকে কেন্দ্র করে দশমের পঞ্চম অর্থাৎ লগ্নভাব থেকে দ্বিতীয়ভাব এবং দশমের নবম অর্থাৎ লগ্নভাব থেকে ষষ্ঠভাব বিচার করতে হবে । তাহলে চাকুরী বিষয়ে বিচার্য ভাবগুলি হল--
১. লগ্নভাব ২. দশমভাব
৩. দ্বিতীয়ভাব ৪. ষষ্ঠভাব

লগ্নপতির সাথে ২,৬,১০ ভাবের যে কোনো সম্বন্ধ ঘটলে চাকুরীর ইঙ্গিত পাওয়া যায়।

৩. বুদ্ধিজীবী সংক্রান্ত কর্ম বা প্রফেশন বিচার:
লগ্ন থেকে পঞ্চমভাব বুদ্ধিভাব হিসেবে নির্দিষ্ট আছে। তাই বুদ্ধিজীবী সংক্রান্ত কর্ম বা প্রফেশন হবে কি না ------এটা বিচার করতে হলে পঞ্চমভাবকেই মূল বিচার্য্যভাব হিসেবে দেখতে হবে । পঞ্চমভাবকে কেন্দ্র করে পঞ্চমের পঞ্চম অর্থাৎ নবমভাব , পঞ্চমের নবম অর্থাৎ লগ্নভাব বিচার করা প্রয়োজন । তাহলে বুদ্ধিজীবী সংক্রান্ত কর্মবিচারে প্রয়োজনীয় ভাবগুলি হলো ১. পঞ্চমভাব
২. নবমভাব
৩. লগ্নভাব
সূত্র: লগ্নভাবের ৫,৯ ভাবের যে কোনো সম্বন্ধ ঘটলে বুদ্ধিজীবি সংক্রান্ত কর্মের বা প্রফেশনের ইঙ্গিত পাওয়া যায়।

৪. ঘরে বসে কোনো জীবিকা: লগ্নভাব থেকে চতুর্থভাব গৃহভাব হিসেবে নির্দিষ্ট আছে। তাই ঘরে বসে কোনো জীবিকা হবে কি না এটা বিচার করতে হলে চতুর্তভাবকেই মূল বিচার্য্যভাব হিসাবে দেখতে হবে।

চতুর্থভাবকে কেন্দ্র করে চতুর্থের পঞ্চম অর্থাৎ অষ্টমভাব এবং চতুর্থের নবম বা দ্বাদশভাব বিচার করা প্রয়োজন ।
তাহলে ঘরে বসে জীবিকা বিচার করতে হলে বিচার্য্য গুরুত্বপূর্ণ ভাবগুলি হল
১. লগ্নভাব ২.চতুর্থভাব
৩.অষ্টমভাব। ৪. দ্বাদশভাব
সূত্র: লগ্নভাবের সঙ্গে ৪,৮,১২ ভাবের যে কোনো সম্বন্ধ স্থাপন হলে এ ধরণের কর্মের ইঙ্গিত পাওয়া যায়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200614085136

Saturday, June 13th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে সন্তান হওয়ার যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে সন্তান হওয়ার যোগ

সুপ্রভাত
আজকের প্রতিবেদন টি সকলের ভালো লাগবে ও কাছে দেবে।
জোতিষ শ্রাস্ত্রে সন্তান হওয়ার যোগ

আপনার কোষ্ঠীতে নিম্নলিখিত যোগ গুলি থাকলে নিশ্চয় আপনার পুত্র সন্তান লাভের সম্ভাবনা প্রবল -
১। যদি পুত্র স্থান অর্থাৎ পঞ্চম ভাব, পঞ্চম অধিপতি অথবা বৃহস্পতি শুভ গ্রহ দ্বারা দৃষ্ট বা যুক্ত হয় তাহলে পুত্র প্রাপ্তি হয়।

২। যদি লগ্নের অধিপতি ভাবগত হয় ও বৃহস্পতি বলবান হয় তাহলে নিশ্চিন্ত থাকুন, পুত্র সন্তান হবেই।

৩। বলবান বৃহস্পতি লগ্নের অধিপতি দ্বারা দৃষ্ট হয়ে পঞ্চম স্থানে থাকলেও পুত্র সন্তান লাভ হয়।

৪। যদি কেন্দ্র ত্রিকোণের অধিপতি শুভ গ্রহ হয়, পঞ্চমস্থ হয় এবং পঞ্চম অধিপতি দুর্বল না হয় অথবা ষষ্ঠ, অষ্টম বা দ্বাদশে স্থিত হয়, পাপযুক্ত না হয়, অস্তমান না হয়, নীচস্থ না হয় ও শত্রু রাশিগত না হয় তাহলে পুত্র সন্তান লাভ করা যায়।

৫। যদি লগ্ন থেকে পঞ্চম স্থান বৃষ, কর্কট অথবা তুলা রাশিস্থ হয় ও সেই স্থানে শুক্র বা চন্দ্রের অবস্থান থাকে কিংবা শুক্র বা চন্দ্রের দৃষ্টি থাকে এবং পাপী গ্রহের দৃষ্টির যোগ না হয় তাহলে একাধিক পুত্র সন্তান জন্মায়। কিন্তু পঞ্চম স্থানে শনি এবং মঙ্গলের দৃষ্টি থাকলে অনিষ্ট হয়।

৬। যদি কোনও পুরুষের কোষ্ঠীতে রবি-শুক্র নিজ স্থানে ও অংশে বলবান হয়ে উপচয় স্থানে গমন করে এবং মঙ্গল ও চন্দ্র নিজ ঘরে ও অংশে বলবান হয়ে উপায় স্থানে গমন করে তাহলেও পুত্র সন্তান জন্মায়।

৭) পঞ্চমে বুধ ও শুক্র একত্রে থেকে রবি দ্ধারা পূর্ণ দৃষ্ট হলে সন্তান হবেই।আর যদি কুন্ডলী তে রবি,বুধ ও শুক্র একত্রে থাকে তাহলে পুত্র সন্তান জন্ম হয়।

প্রতিবিধান:

সন্তান হওয়ার জন্য স্বামী স্ত্রী উভয়কেই কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।
১)উভয়ের রাত্রি বাস হবে সাদা বর্ণের।
২)বিছানার চাদর এর রং হবে সাদা।
৩)স্বামী স্ত্রী মিলিত হ ওয়ার দিন ,চারটি শুক্রবার, শুক্লপক্ষের পঞ্চমী,নবমী, চর্তুদশী ও পূর্ণিমা
৪)স্বামী স্ত্রী সহবাস করার সময় রাত্র ১০.৩২থেকে ১১.৪০
৫)বীজমন্ত্র : ঔঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায় ১০৮ বার।
ঔঁ শাং মাতা ভূবনেশ্বরী ১০ বার।ভূবনেশ্বরী যন্ত্রমের সামনে খায়ার আগে শুদ্ধ সাদা পোশাক পরে।
৬)রত্ন :স্বামী শিলং গোমেদ৯ রতি,স্ত্রী সাদা জারকন ৭ রতি পরিধান করবে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200613132951

Friday, June 12th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গ্ৰহদের প্রভাবে কিছু অশুভ যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গ্ৰহদের প্রভাবে কিছু অশুভ যোগ

সুপ্রভাত

কিছু অশুভ যোগ ও অশুভ যোগে শনি মঙ্গল রাহু কেতু রবি শুক্র চন্দ্র বৃহস্পতির ভূমিকা ভালো লাগলে শেয়ার করুন।কপি করে নিজেকে ছোট করবেন না।

১)অল্প বিদ‍্যা যোগ

বুধ, বৃহস্পতি ও চতুর্থ-পতি যদি অশুভ ভাব অর্থাৎ ষষ্ঠ, অষ্টম ও দ্বাদশ-ভাবে থাকে বা কোনোভাবে এই সমস্ত ভাবের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে যুক্ত থাকে তাহলে বিদ্যালাভে বাধা আসে।

২)মাতৃবিয়োগ যোগ
চন্দ্র পাপগ্রহ যুক্ত হয়ে যদি ষষ্ঠ, অষ্টম ও দ্বাদশ ভাবের সঙ্গে যুক্ত তাহলে মাতার শরীরের অসুস্থতা বাড়বে, এবং কোনও কোনও ক্ষেত্রে মাতৃ বিয়োগ হবে।

৩)সন্তান-বিয়োগ যোগ
পঞ্চম-ভাবে অশুভ গ্রহ থাকলে এবং পঞ্চম-পতি ষষ্ঠ, অষ্টম ও দ্বাদশ ভাবে থাকলে এবং নিচস্থ হলে সন্তান হানি হতে পারে। যদি পঞ্চম স্থানে শনি ও মঙ্গল একই সঙ্গে অবস্থান করে তাহলে সন্তান-হানি হয়।

৪)আর্থিক দুরবস্থা যোগ

দ্বিতীয়-পতি দুঃস্থানগত হলে বা দ্বিতীয়ে অশুভ গ্রহ থাকলে বা দৃষ্টি দিলে এবং এর সঙ্গে বুধ এবং চন্দ্র পীড়িত হলে জাতক দেউলিয়া হতে পারে।

৫)চিরকুমার যোগ

যদি সপ্তম-পতি দুঃস্থানগত হয় বা শত্রু-গৃহে বসে থাকে বা শনি ও মঙ্গল সপ্তমে দৃষ্টি দেয় বা সপ্তম-পতি কোনও ভাবে লগ্ন, ষষ্ঠ ও দশম ভাবের সঙ্গে যুক্ত থাকে তাহলে চিরকুমার যোগ হয়।
বিষ যোগ

শনি এবং রবি রাশিচক্রে এক সঙ্গে থাকলে এই যোগের সৃষ্টি হয়। যেহেতু দুটি গ্রহ একে অপরের শত্রু, এই দুটি গ্রহ একত্রে থাকলে বিষ যোগের সৃষ্টি হয়।

৬)ছন্নছাড়া যোগ

যখন রাশি চক্রে এক জায়গায় রবি ও রাহু বা চন্দ্র ও রাহু অবস্থান করে তখন গ্রহণ দোষ বলা হয়। অর্থাৎ রাহু, রবি এবং চন্দ্রকে গ্রাস করার ফলে গ্রহণ যোগ সৃষ্টি হয়।
রাহু মঙ্গল শনি যোগে জীবন ছন্নছাড়া হয়

৭) বুদ্ধভ্রষ্ট যোগ

আবার চন্দ্র,বধ একত্রে থেকে রাহূ দৃষ্ট হলে কিংবা চন্দ্র বধ ও রাহূ একত্রে যে কোনো রাশিতে সহাবস্থান করলে জাতক উন্মাদ হবেই।আবার বুধ রাহূ বুদ্ধি ভ্রষ্ট যোগ তৈয়ারী করে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200612003322

Thursday, June 11th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে কোন কোন গ্ৰহের প্রভাবে কোন কোন কর্ম

জোতিষ শ্রাস্ত্রে কোন কোন গ্ৰহের প্রভাবে কোন কোন কর্ম

সুপ্রভাত
আজকের প্রতিবেদন টি নয়টি গ্ৰহের প্রভাব কর্মের উপর

***গ্রহ প্রভাবিত কর্ম বা বৃত্তি***

জ্যোতিষশাস্ত্রনুযায়ী কোন কোন গ্রহের প্রভাব কোন কোন কর্মের উপর বিদ্যমান সে সম্বন্ধে কিছুটা আলোকপাত করছি----

১. রবিগ্রহ কর্ম বা জীবিকা: সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মচারী, কোম্পানির ম্যানেজার, ক্ষমতাশালী ব্যক্তি, পরিচালক, ওকালতি, চিকিৎসক, সৈন্য চালনা লোহা, মনি ও তামার ব্যবসা , ঔষধ ক্রয় বিক্রয়, রাজনীতি ইত্যাদি।

২. চন্দ্রগ্রহ কর্ম বা জীবিকা: শিক্ষকতা, কেরানি, ট্যুরিস্ট গাইড, জলপথে কোনো কর্ম , জাহাজ, ট্রান্সপোর্ট, প্রত্যক্ষ জনসেবা মূলক কর্ম ইত্যাদি।

৩. মঙ্গল গ্রহ কর্ম বা জীবিকা: অস্ত্রচিকিৎসক, পুলিশ, অগ্নি বা বিদ্যুৎ বিভাগে কর্ম থিয়েটার, এজেন্সি , কলকারখানা ইত্যাদি।

৪. বুধ গ্রহ কর্ম বা জীবিকা: শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ব্যাঙ্ক, বীমা, আয়কর, বন্দর বিভাগে কর্ম, লেখক, বক্তা, জ্যোতিষী, রাজনীতিবিদ, অভিনয়, আইন ব্যবসা, গণিতজ্ঞ, রসায়নবিদ ইত্যাদি।

৫. বৃহস্পতি কর্ম বা জীবিকা: অধ্যাপক , গুরুগিরি, মন্ত্রিত্ব , রাজকার্য, পন্ডিত, সাহিত্যসেবক, বস্ত্র,ফুল, ফলের ব্যবসা, রেশনের ব্যবসা, আয়কর, ধর্ম প্রচারক, সরকারি উচ্চপদ ইত্যাদি।

৬. শুক্রগ্রহ কর্ম বা জীবিকা: আইন ব্যবসা , অধ্যাপনা, শিল্পী, গায়ক, চিত্রকর, কবি, সংস্কৃতিক কর্ম ইত্যাদি।

৭. শনি গ্রহ কর্ম বা জীবিকা: শাস্ত্রকার, তান্ত্রিক, কলকারখানা, খনিজ দ্রব্যাদির ব্যবসা ইত্যাদি।

৮. রাহু গ্রহ কর্ম বা জীবিকা: ফটকাবাজ, মাংস বিক্রেতা, মাছের ব্যবসা , অন্যান্য পশু সংক্রান্ত ব্যবসা, মদের ব্যবসা অন্যান্য নিন্দিত ও গোপন পথে অর্থ উপার্জনের ব্যবসা।

৯. কেতু গ্রহ কর্ম বা জীবিকা: কলকারখানা, খনিজ দ্রব্যাদির ব্যবসা, তান্ত্রিক ক্রিয়াকর্ম ইত্যাদি।

গ্রহ নির্দিষ্ট কর্মে সফলতা আসবে কতখানি তা নির্ভর করবে জীবিকায় অবস্থিত গ্রহের বলের উপর।
কর্মস্থানে থাকা গ্রহগণ দুর্বল হলে , কর্মজীবনে না না বাধা বিপত্তি আসে আর যদি গ্রহ শক্তিশালী হয় তাহলে কর্মে সফলতা খুব সহজেই প্রাপ্ত হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200611003928

Wednesday, June 10th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

বাংলা মাস অনুযায়ী কর্মে উন্নতির টোটকা

বাংলা মাস অনুযায়ী কর্মে উন্নতির  টোটকা

সুপ্রভাত
আজকের প্রতিবেদন টি আপনাদের খুব ভালো লাগবে ও কাজে লাগবে।কমেন্ট ও শেয়ার করুন।

বাংলা মাসে জন্ম অনুসারে টোটকার মাধ্যমে কর্মোন্নতি

বৈশাখ

ইঞ্জিনিয়ার, সার্জেন, ধাতুশিল্পী, গহনা, যুদ্ধ সামগ্রী, বিমানচালক, পুলিশ বা সৈন্য বিভাগে কাজ এবং উচ্চপদস্থ কর্মচারী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

টোটকা—

১)তামার ঘটিতে জল পান করুন। মুখে এলাচ রাখুন। লাল রুমাল সঙ্গে রাখুন।
২)বীজমন্ত্র :ঔঁ হূং শ্রীং মঙ্গলায়

জৈষ্ঠ্য

আর্থিক পরামর্শদাতা, চিত্র পরিচালক, শিল্পী, খেলোয়াড়, সরকারি বা বেসরকারি কর্মচারী, গায়ক, কৃষক, বিজ্ঞাপন সংক্রান্ত কাজ ইত্যাদি হতে পারে।

টোটকা—

১)সাদা পোশাক ব্যবহার করুন। রূপোর গহনা ব্যবহার করুন। সাদা রুমাল ব্যবহার করুন।
২) ঔঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায় ১০৮ বার।

আষাঢ়

বিক্রয় প্রতিনিধি, জনসংযোগ অধিকারিক, শিক্ষক, লেখক, অভিনেতা, বৈজ্ঞানিক, উকিল, পত্রিকার সম্পাদক, জ্যোতিষ, তান্ত্রিক,ব‍্যাঙ্ক কর্মচারী ইত্যাদি।

টোটকা—

১)লাল বস্ত্র ব্যবহার করুন। লাল চন্দনের টিপ পরুন।
২) ঔঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায় ১০০ বার স্নান করে।

শ্রাবণ

জল জাতীয় পদার্থের ব্যবসাদার, ওষুধ ব্যবসায়ী, নৌ অফিসার, জামা কাপড়ের ব্যবসা, হোটেল ব্যবসায়ী, প্রসাধনী ব্যবসা ইত্যাদি।

টোটকা—

১)সবুজ পোশাক পরুন। স্টিলের বাসন ব্যবহার করুন।
২)ঔঁ স্ত্রীং শ্রীং বুধায় ১০৮ বার

ভাদ্র

উকিল, ইঞ্জিনিয়ার, চিকিৎসক, , মন্ত্রী, সরকারি কর্মচারী ,গায়ক ইত্যাদি।

টোটকা—

১)হলুদ পোশাক ব্যবহার করুন। লাল রুমাল পকেটে রাখুন।
২)ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ১০৮ বার।

আশ্বিন

সাংবাদিক, সম্পাদক, গুপ্তবিদ্যা বিশারদ, নার্স, হিসাব পরীক্ষক, আবিষ্কারক, কাপড় ব্যবসায়ী,রেল কর্মচারী ইত্যাদি।

টোটকা—

১)সাদা পোশাক পরুন। রূপোর গহনা ব্যবহার করুন।
২)ঔঁ হ্রীং ঐং কেতবে ১০৮ বার।

কার্তিক

অভিনেতা, নায়ক, ফ্যাশন ডিজাইনার, সিনেমা হলের মালিক, খেলোয়াড়, উকিল ইত্যাদি।

টোটকা—

১)গুগ্‌গুল দিয়ে সন্ধ্যাবেলা ধুনো জ্বালুন। সোনার গহনা ব্যবহার করুন।
২)ঔঁ ঐং ক্লীং সোমায় ১০৮ বার।

অগ্রহায়ণ

গল্প লেখক, পুলিশ, সেনা, কুস্তিগীর, চিকিত্সক, খেলোয়াড়, অভিনেতা, কেমিস্ট ইত্যাদি।

টোটকা—

১)লাল পোশাক ব্যবহার করুন। লাল চন্দন ও কেশরের টিপ পরুন।
২) ঔঁ হূং শ্রীং মঙ্গলায় ১০৮ বার।

পৌষ

শিক্ষক, অধ্যাপক, পত্রিকার সম্পাদক, জ্যোতিষ, চিত্র সংক্রান্ত কাজকর্ম, বড় ব্যবসায়ী, ইত্যাদি।

টোটকা—

১)হলুদ পোশাক ব্যবহার করুন। কাঁচা হলুদ পকেটে রাখুন।
২)ঔঁ ঐং হ্রীং রাহবে ১০৮ বার।

মাঘ

মন্ত্রী, বিভাগীয় প্রধান, রাষ্ট্রপতি, ভূগোল বিশারদ, ইতিহাসবিদ, সরকারি কর্মচারী ইত্যাদি।

টোটকা—

১)নীল পোশাক ব্যবহার করুন। কালো জিনিস দান করুন।
২)ঔঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়ঃ ১০৮ বার

ফাল্গুন

বৈজ্ঞানিক, আয়কর, উকিল, শিল্পপতি, উচ্চপদস্থ কর্মী, বেসরকারি কর্মচারী, হিসাব পরিক্ষক ইত্যাদি।

টোটকা—

১)কালো পোশাক ব্যবহার করুন। কম্বল দান করুন।
২)ক)ঔঁ ঘৃনী দিত‍্যায় খ)ঔঁ স্ত্রীং শ্রীং বুধায়

চৈত্র

ধর্মগুরু, পেট্রল পাম্পের মালিক, হাসপাতালের কর্মী, সন্ন্যাসী, সাধক, ভাগ্যবক্তা, রহস্যময় কাজে যুক্ত ইত্যাদি।

টোটকা—

১)হলুদ রং ব্যবহার করুন। ঘড়িতে কালো রঙের ব্যান্ড ব্যবহার করবেন না।
২)ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বংহস্পতয়ে ১০৮ বার

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200610190655

Monday, June 8th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে উন্মাদ যোগাদি

জোতিষ শ্রাস্ত্রে উন্মাদ যোগাদি

সুপ্রভাত

আজকের প্রতিবেদন টি খুব ভালো লাগবে।কপি না শেয়ার করুন।

উন্মাদ যোগাদি

১. যদি বৃহস্পতি লগ্নে এবং মঙ্গল সপ্তমে থাকে তবে উন্মাদ যোগ সূচিত হয় ।

২. যদি শনি লগ্নে থাকে ও মঙ্গল নবমে , পঞ্চমে, বা সপ্তমে থাকে। তবে এই যোগ সূচিত হয়।

৩. যদি শনি ক্ষীণ চন্দ্র সহ লগ্নের দ্বাদশে থাকে , তবে এই যোগ সূচিত হয়।

৪. যদি চন্দ্র এবং বুধ কেন্দ্রে অবস্থিত হয়ে অপর কোন গ্রহ দ্বারা যুক্ত বা দৃষ্ট হয় , তবে এই যোগ সূচিত হয়।

*_ফল_

জাতক উন্মাদ হবে ।জড়বুদ্ধি সম্পন্ন হবে।

_ব্যাখ্যা ও মন্তব্য_

১) উন্মাদ যোগটি তেমন ক্ষতিকারক নয়, কারণ যে কোন কোষ্ঠীতে চন্দ্র এবং বুধ অত্যন্ত দোষযুক্ত না হলে জাতক উন্মাদ হয় না। অতএব কোন জাতকের কোষ্ঠিতে উন্মাদ যোগ হলে প্রথম পর্যায়ে চন্দ্র ও বুধ সম্পর্কে বিশেষ বিচার ও বিশ্লেষণ কর্তব্য ।

২) আবার চন্দ্র,বধ একত্রে থেকে রাহূ দৃষ্ট হলে কিংবা চন্দ্র বধ ও রাহূ একত্রে যে কোনো রাশিতে সহাবস্থান করলে জাতক উন্মাদ হবেই।আবার বুধ রাহূ বুদ্ধি ভ্রষ্ট যোগ তৈয়ারী করে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200608070748

Saturday, June 6th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও সৌরবলয়

জোতিষ ও সৌরবলয়

শুভ সন্ধ্যা

বিষয় সৌরবলয়

আকাশে এক বিরল দৃশ্য। সূর্যের চারপাশে উজ্জ্বল বলয়। ঠিক যেন গোলাকার রামধনূ। আজ সকাল থেকেই আকাশে এই বিরল দৃশ্যে তোলপাড় পড়ে যায়। পথচলতি মানুষের চোখ আকাশের দিকে। শুধু পথচলতি মানুষই নয়, সারা পশ্চিম বঙ্গেই এই দৃশ্য দেখা গেছে। অফিস, বাড়ি থেকেও বেরিয়ে আসেন মানুষ। বিরল এই দৃশ্যের সাক্ষী থাকতে।

জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মতে, বায়ুমণ্ডলে বাতাসের গতি খুব কম থাকলে বরফের কণা একটি নির্দিষ্ট রূপে সজ্জিত হয়। এর ওপর সূর্যের আলো পড়লে প্রতিসরণ ঘটে। তখন সূর্যের আলো সাতটি রঙে ভেঙে যায়। চারপাশে রামধনূর মতো বলয় তৈরি হয়। বরফের ক্রিস্টালের ওপর সূর্যের আলো পড়ে সাতটি রঙে ভেঙে গিয়ে এই বলয় তৈরি হয়। আলোকিত এই বলয়ের নাম সৌরবলয় বা সোলার হালো।

বায়ুমন্ডলের উপরের স্তরে মেঘ কেটে যাওয়ার পরে এরকম ঘটনা ঘটে। পৃথিবী পৃষ্ট থেকে প্রায় ১০ কিমি উপরে থাকা মেঘ উত্তাপ ছেড়ে দিয়ে ষড়ভুজাকৃতি বরফ কণায় পরিণত হয়।সেই বরফ কণাগুলো এমন ভাবে বৃত্তাকারে সজ্জিত হয় যে যখন তার ভিতর দিয়ে সূর্যের আলো প্রবেশ করে তখন আলোয় প্রতিসরণ ঘটে এবং সূর্যের সাদা আলো সাতটি ভিন্ন রঙে ভাগ হয়ে যায় VIBGYOR অর্থাৎ রামধনুর সাতটি রঙে বিভক্ত হয়ে যায়। রং গুলি পর পর হলো- Violet, Indigo, blue, green, yellow, orange, and Red.
এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যটির সৃষ্টির পিছনে আরেকটি মেঘের ভূমিকা রয়েছে সেটি হলো সিরাস মেঘ। আবহবিদদের মতে এই সিরাস মেঘ সৃষ্টির পিছনে রয়েছে আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনা।যে সব অঞ্চলে সিরাস মেঘ সৃষ্টি হয় সেখানেই এরকম বলয় সৃষ্টি হতে পারে।এর সুপ্রভাব বা কুপ্রভাব বিষয়ে বিজ্ঞানে কোন ব‍্যাখা নেই।

বৈদিক জ্যোতিষ শাস্ত্রে ও বৈদিক মুনি ঋষি দের পর্যবেক্ষনে এরকম সূর্য বলয় সৃষ্টি হওয়াকে অত্যন্ত ঝড়বৃষ্টি এবং ভারী ও অতি ভারিবৃষ্টির প্রতীক হিসেবে ধরা হয়। এটি বর্ষা কালে ও দেখা যায় ,।



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200606214750

Friday, June 5th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গোচরের ভূমিকা

জোতিষ শ্রাস্ত্রে  গোচরের ভূমিকা

সুপ্রভাত
. গ্ৰহদের গোচর (Transit)

মহাবিশ্বে গ্রহরা আপন কক্ষপথে সদায় ঘুরে চলেছে, কেউ থেমে নেই। ঠিক যে সময় আপনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন সেই সময় গ্রহরা যে যেখানে ছিল তার একটি স্থির চিত্রই হল আপনার জন্মছক। তাই ছবি রুপ জন্মছকে গ্রহরা স্থির। এইবার বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন গ্রহরা বিভিন্ন রাশিতে প্রবেশ করছে আবার বেরিয়ে যাচ্ছে, এই চলমানতা কে বলা হয় গ্রহের গোচর বা ট্রানজিট। জন্মছকে বা কুষ্ঠিতে গ্রহরা কিন্তু স্থির,এদের বলে নেটাল গ্রহ। আপনার জীবনে প্রতি নিয়ত কি ঘটছে বা কি ঘটতে চলেছে তা কিন্তু নির্ভর করছে দুটি বিষয়ের ওপর, (এক) আপনার এখন কি দশা ও অন্তর দশা চলছে আর (দুই) এই ট্রানজিট গ্রহদের সাথে নেটাল গ্রহের স্বাক্ষাতে কি কি ঘটনার সৃষ্টি হচ্ছে।
সূর্য থেকে পৃথিবী পর্যন্ত এর মাঝে যে সকল গ্রহ আছে তাদের কে বলা হয় ইনার প্ল্যানেট, ট্রানজিটে এদের ভূমিকা খুব কম, এরা হল বুধ, শুক্র, চন্দ্র।
যারা পৃথিবীর কক্ষপথের বাইরের দিকে আছে, তাদের বলা হয় আউটার প্ল্যানেট। এরা হল মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, রাহু এবং কেতু। তবে শেষের চারটেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
(একমাত্র দেশের আবহাওয়া,অবস্থা,জলবায়ু বা যুদ্ধ পরিস্থিতি বিচারে ইউরেনাস নেপচুন আর প্লুটো কেও ধরা হয়।)

গোচর দিয়ে মুলত জানা যায় আপনার সময় কেমন যাবে।

গোচর ফল বিচারে কিছু সাধারন সূত্র উদাহরণ সহ।।

গ্রহগুলি রাশিচক্রে ক্রমাগত ঘুরছে, ( জন্মকালীন ছকে, গ্রহ কিন্তু স্থির থাকে, তাদের রাশির ঘর বদলায় না) বিভিন্ন সময়ে এরা বিভিন্ন রাশিতে অবস্থান করে।

স্বভাবতই পরিক্রমা করার সময় গ্রহগুলি জন্মকালীন ছকে অবস্থিত গ্রহ গুলিকে দৃষ্টি দেয়, কখনো তাদের সঙ্গে কেন্দ্রে বা কোণে অবস্থান করে আবার কোনো কোনো সময়ে তাদের ওপর দিয়েও যায়।
গ্রহদের এই বিভিন্ন অবস্থান ও গতির ওপর নির্ভর কোরে বিভিন্ন ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা তৈরী হয় বলে, শাস্ত্রে বলা আছে।

গড় হিসেবে চন্দ্র সূয়া দু দিনে, বুধ- ১৮ দিনে, শুক্র-২৮ দিনে, রবি ১মাসে, মঙ্গল- ৪৫ দিনে, বৃহস্পতি – ১ বছরে, শনি- আড়াই বছরে, রাহু এবং কেতু দেড় বছরে এক একটি রাশি অতিক্রম করে।

গোচর ফল বিচারে কিছু সূত্র

*রাশি এবং লগ্ন থেকে গোচর ফল বিচারে
রাশি বেশি গুরত্ব পাবে।

*দশা দেখেই গোচর ফল বলা সংগত।

*ধিরগামী গ্রহ মুখ্য ঘটনার সুচক।
* দ্রুতগামী গ্রহ গৌন ঘটনার সুচক।
* গোচরে ধিরগামী গ্রহগন অবস্থান ও দৃষ্টি দ্বারা যে ফল সুচনা করে তা কোন মাস বা তারিখে ঘটবে তা বলবে দ্রুতগামী গ্রহগন।

*Natal chart এ যে ভাব দূর্বল সে ভাব দশা এবং গোচর অনুযায়ী বিনষ্ট হলে সে ভাবের বিচার এর বিশয়সমুহের ক্ষতি হবে।

* পাপ গ্রহ গুলো ৩,৬,১১ শে অবস্থান শুভ
তবে দৃষ্টি স্থান কিছুটা অশুভ ।
*শুভ গ্রহ গুলো ২,৪,৫,৭,৯,১০,১১ শে অবস্থান শুভ।
* শুভ গ্রহ গুলো ৩,৬,৮,১২শে অবস্থান অশুভ হলেও দৃষ্টি স্থান শুভ।

ধরি কারো ১০ মে রাহু Natal chart এ আছে বা দৃষ্টি আছে। যদি জাতক উপযুক্ত বয়সে চাকুরীজিবি হয় সাথে রাহুর দশা থাকে তবে উক্ত দশার ১৮ বছরকার মধ্যে
১০ মে রাহুর অবস্থান দৃষ্টি স্থান হবে তখন ১০ ম ভাবের বিচার এর বিশয়সমুহের কিছু ক্ষতি হবে বেশি হবে না ।তবে এ সম্পকে ভাব বিচার এর নিয়মানুযায়ী ১০ পতি দুস্থান গত, নিচস্থ,শত্রু ক্ষেত্রস্থ হয়ে শত্রু যুক্ত বা দৃষ্ট হলে এবং বৃ ও শু এর সাথে সম্পক হীন হলে। তবে ওই রাহুর দশায় গোচরে যখনি ১০ মে রাহুর অবস্থান দৃষ্টি স্থান হবে তখন জাতকের কর্মচ্যুতি, demotion, transfer , Departmental charge, বাবার বিষয় জনিত মারাত্মক অশুভ ফল দিবে।

কিন্তু যদি ১০ পতি দুস্থান গত না হয়ে
তুঙ্গে, নিজ ক্ষেত্রে, মিত্র ক্ষেত্রস্থ হয়ে মিত্র যুক্ত বা দৃষ্ট হলে এবং বৃ ও শু এর সাথে সম্পক যুক্ত হলে উপরোক্ত ফল মারাত্মক অশুভ ফল দিবে না। কর্মচ্যুতি, demotion, transfer , Departmental charge হবে না।

গোচরে গ্ৰহদের ফল

রবি ঃ জন্ম রাশি তে স্থাননাশ দ্বিতিয়ে ভয় তৃতীয়ে ঐশ্বরজ চতুর্থে মান হানি পঞ্চমে দীনতা ষষ্ঠে শত্রুহানি সপ্তমে অর্থহানি অষ্টমে পীড়া নবমে কান্তিক্ষয় দশমে কর্ম উন্নতি একাদশে ধন লাভ দ্বাদশ বিত্ত নাশ বিপদ ।

চন্দ্র জন্ম রাশি তে অর্থ লাভ দ্বিতিয়ে বিত্ত নাশ তৃতীয়ে দ্রব্য নাশ চতুর্থে চক্ষু পীড়া পঞ্চমে কাজ হানি ষষ্ঠ তে বিত্ত নাশ সপ্তমে বিত্ত সহ স্ত্রী লাভ অষ্টমে মৃত্যু নবমে রাজ ভয় দশমে মহা সুখ একাদশে বিবিধ ধন বৃদ্ধি দ্বাদশে ধন নাশ ।

মঙ্গল ঃ জন্ম রাশিতে শত্রু ভয় দ্বিতীয়ে ধন নাশ তৃতীয়ে অর্থ লাভ চতুর্থে শত্রু ভয় পঞ্চমে প্রাণনাশ ষষ্ঠে বিত্ত লাভ সপ্তমে শোক অষ্টমে অস্ত্রঘাত নবমে নবমে কাজ হানি দশমে শুভ একাদশে ভুমি লাভ দ্বাদশে রোগ অনর্থ ।

বুধঃ জন্ম রাশিতে বন্ধন দ্বিতীয়ে ধন লাভ তৃতীয়ে বধ , শত্রু ভয় চতুর্থে অর্থ লাভ পঞ্চম অশান্তি ষষ্ঠে স্থান লাভ সপ্তমে শরীর পীড়া অষ্টমে ধন লাভ নবমে মহা পীড়া দশমে শুভ একাদশে অর্থ লাভ দ্বাদশে বিত্ত নাশ

বৃহস্পতি ঃ জন্ম রাশিতে ভয় দ্বিতীয়ে প্রচুর অর্থ লাভ তৃতীয়ে শারীরিক ক্লেশ চতুর্থে অর্থ সঙ্কট পঞ্চমে শুভ ষষ্ঠে অশুভ সপ্তমে রাজ পুজ্য অষ্টমে ধন নাশ নবমে ধন বৃদ্ধি দশমে প্রীতি ভঙ্গ একাদশে স্থান ও ধন লাভ দ্বাদশে শারীরিক ও মানসিক পীড়া ।

শুক্র ঃ জন্ম রাশি তে শত্রু নাশ , দ্বিতীয়ে ধন লাভ তৃতীয়ে শুভকর চতুর্থে ধন লাভ পঞ্চম পুত্র লাভ ষষ্ঠে শত্রু বৃদ্ধি সপ্তমে শোক অষ্টমে অর্থ লাভ নবমে বিবিধ বস্তু লাভ দশমে অশুভ একাদশে বহু প্রকার ধন লাভ দ্বাদশে ধনাগমন ।

শনি ঃ জন্ম রাশিতে বিত্ত নাশ দ্বিতীয়ে চিত্ত ক্লেশ তৃতীয়ে শত্রু নাশ জন্য বিত্ত লাভ চতুর্থে শত্রু বৃদ্ধি পঞ্চমে অর্থ , পুত্র , বিত্ত নাশ ষষ্ঠে অর্থ নাশ সপ্তমে অনিষ্টপাত অষ্টমে দেহ পীড়া নবমে ধন ক্ষয় দশমে মানসিক উদ্ববেগ একাদশে বিত্ত লাভ দ্বাদশে অনর্থ ।

রাহু ঃ জন্ম রাশি দ্বিতীয় চতুর্থ পঞ্চম সপ্তম অষ্টম নবম বা দ্বাদশ রাশি অর্থ ক্ষয় শত্রু ভয় কাজ হানি রোগ প্রবাস অগ্নি ভয় ও মৃত্যু ।

কেতু ঃ জন্ম রাশি তৃতীয় ষষ্ঠ দশম কিম্বা একাদশ ভাবে সন্মান রাজ পুজ্য সুখ ও অর্থ লাভ হয় । আজ্ঞা কারি পুরুষ স্ত্রী ও পুন্য সঞ্চয় ।

গোচরে গ্ৰহ রা কদিন ফল দেয়।

রবি ঃ এক রাশিতে একমাস তার মধ্যে প্রথম ৫ দিন ফল দেয় ।

চন্দ্র ঃ আড়াই দিন তার মধ্যে শেষ ৩ ঘণ্টা তে ফল দেয় ।

মঙ্গল ঃ এক রাশি তে ৪৫ দিন তার মধ্যে প্রথম ৮ দিন ফল দেয় ।

বুধ ঃ এক রাশিতে এক মাস , প্রত্যেক দিন ফল দেয় ।

বৃহস্পতি এক রাশি তে ১৩ মাস তার মধ্যে দুই মাস ফল দেয় ।

শুক্র ঃ এক রাশি তে এক মাস মধ্যে ৭ দিন ফল দেয় ।

শনি ঃ এক রাশি তে ৩০ মাস শেষ ৬ মাসে ফল দেয় ।

রাহু ঃ কেতু ঃ এক রাশিতে ১৮ মাস শেষ দুই মাসে ফল দেয় ।

গোচরে রাশি সঞ্চারের ফল গুলি জেনে নিন

গোচর বিচার সকল রাশির সকল জাতক-জাতিকার ক্ষেত্রে সমানভাবে প্রযোজ্য। জন্মরাশিকে সর্বদা প্রথম স্থান ধরে গণনা করে দেখে নিন আপনার রাশিচক্রে রবির অবস্থানকালের ফলাফল —

১। জন্মরাশি - জন্মরাশিতে রবির অবস্থানকালে অশুভ পরিবর্তন, রোগ, শোক, অবনতি প্রভৃতি অশুভ ফল লাভ হয়ে থাকে।
২। দ্বিতীয় স্থানে – চক্ষুরোগ ও হতাশা সূচিত হয় এবং অর্থোপার্জন হ্রাস পায়।
৩। তৃতীয় স্থানে – আয় বৃদ্ধি, ভাগ্যোন্নতি এবং স্বাস্থ্যোন্নতি হয়ে থাকে।
৪। চতুর্থ স্থানে — উদ্যম বা প্রচেষ্টায় বিলম্ব বা ব্যর্থতা, পারিবারিক অশান্তি এবং স্বাস্থ্যের অবনতি প্রভৃতি সূচিত হয়ে থাকে।
৫। পঞ্চম স্থানে — দুশ্চিন্তা, স্বাস্থ্যহানি এবং দণ্ডিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৬। ষষ্ঠ স্থানে — জীবন মানের উন্নতি, আয় বৃদ্ধি, সন্তুষ্টি, কর্মে বা প্রচেষ্টায় সাফল্য প্রভৃতি শুভ ফল লাভ হয়ে থাকে।
৭। সপ্তম স্থানে — রোগ, হঠাৎ পরিবর্তন এবং আর্থিক সমস্যা সূচিত হয়ে থাকে।
৮। অষ্টম স্থানে — ভুল বোঝাবুঝি, দুঃখ, দুর্ঘটনা, শোক এবং পরিপাক যন্ত্রের গোলমাল প্রভৃতি অশুভ ফল লাভ হয়ে থাকে।
৯। নবম স্থানে — শত্রুতা জনিত কারণে বিপদ বা ক্ষতি, হতাশা, ক্ষতি এবং স্বাস্থ্যহানি প্রভৃতি অশুভ ফল লাভ হয়ে থাকে।
১০। দশম স্থানে - উচ্চস্তরের নর-নারীর সান্নিধ্য লাভ এবং উদ্যমে বা প্রচেষ্টায় সাফল্য লাভ হয়ে থাকে।
১১। একাদশ স্থানে - সৌভাগ্য বৃদ্ধি, সম্মানলাভ, স্বাস্থ্যোন্নতি, ব্যবসায়ে লাভ, লটারি এবং জুয়া প্রভৃতিতে লাভ হয়ে থাকে।
১২। দ্বাদশ স্থানে - অযথা ভ্রমণ, হতাশা, জ্বর, দুশ্চিন্তা প্রভৃতি অশুভ ফল লাভ হয়ে থাকে।

দুটি উদাহরণ:

১) গোচরে শনি প্রথম যখন জন্মছকের শুক্রের উপর দৃষ্টি দেয় বা সেখানে প্রবেশ করে,জাতক বা জাতিকা তখন চাকুরি পায়। বা কর্ম জগতে প্রবেশ করে।
২) আর ওপরে বর্ণিত একই রকম ভাবে, শনি না হয়ে বৃহস্পতি হলে, জাতক বা জাতিকার বিবাহ হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200605095754

Friday, June 5th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে বিভিন্ন রাজযোগ। ২য় অংশ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে বিভিন্ন রাজযোগ। ২য় অংশ

আজকের প্রতিবেদন জোতিষ শ্রাস্ত্রে রাজযোগ দ্বিতীয়অধ্যায়

১. কুজ- জীবযোগ: বৃহস্পতি ও মঙ্গল সহাবস্থান করলে বা সমসপ্তমে থাকলে কুজ - জীব যোগের সূচনা হয়। এই যোগে জাতক নীতিপরায়ন, মাননীয়, সৎসহসী হয়।

২. স্ত্রীযোগ: দ্বিতীয় এবং নবমপতি কেন্দ্রে সহাবস্থান করলে এবং বৃহস্পতি দৃষ্ট হলে স্ত্রীযোগের সূচনা হয়। এই যোগের জাতক বুদ্ধিমান ও শত্রুজয়ী হয়।

৩. অমর যোগ: সপ্তম ও নবমপতি পরস্পর স্থান বিনিময় করলে অমর যোগের সৃষ্টি হয়। এই যোগের জাতক রূপবান, গুনবান, সুখী হয়।

৪. কামিনী যোগ: দ্বিতীয়ে বৃহস্পতি , চতুর্থে শুক্র , সপ্তমে চন্দ্র , একাদশে মঙ্গল অবস্থান করলে কামিনিযোগের সৃষ্টি হয়। এই যোগের জাতক পরাক্রমী, ধনী, ভোগী ,, এবং সম্পত্তির অধিকারী হয়।।

৫. ভদ্রযোগ: দশমে চন্দ্র এবং বৃহস্পতি , ধনপতি একাদশে , লগ্নপতি শুক্র, গ্রহের সঙ্গে সম্বন্ধ স্থাপন করলে ভদ্র যোগ সূচিত হয়।এই যোগের জাতক
ধনবান, আধ্যাত্মিক, সফল হয়

৬. শ্রীনাথ যোগ: সপ্তমপতি দশমে তুঙ্গে থাকলে এবং দশমপতি , নবমপতি যুক্ত হলে শ্রীনাথ যোগের সৃষ্টি হয়।এই যোগের জাতক
সুবক্তা,মনজ্ঞা স্ত্রী লাভকারী, সুপুত্রবান, মাননীয় হয়।

৭. কাহন যোগ: লগ্নপতিস্থিত রাশির অধিপতি চন্দ্র থেকে কেন্দ্রে অবস্থান করলে এবং শুভ বলবান গ্রহ কর্তৃক দৃষ্ট হলে কাহনযোগের সৃষ্টি হয়। এই যোগে জাতক শাস্ত্রজ্ঞানী, পন্ডিত, ভাগ্যবান হয়।

_৮. মুঘল যোগ:* দশমে রাহুর অবস্থান , দশমপতি সুউচ্চ হয়ে শনি কর্তৃক দৃষ্ট হলে মুঘল যোগের সৃষ্টি হয়। এই যোগে জাতক সুস্রী , ধনবান, মাননীয় হয়।

৯. *সরস্বতী যোগ* - বুধ, বৃহস্পতি, ও শুক্র, লগ্নের কেন্দ্রে, কোন, বা দ্বিতীয়ে থাকে তবে এই যোগ সূচিত হয়। এই যোগের জাতক বিদ্বান, বুদ্ধিমান, সুপন্ডিত, জ্ঞানী হয়।

১০. *বুধাদিত্য যোগ* : সিংহ বা কন্যা রাশিতে রবি ও বুধ সহাবস্থান করলে এই যোগ সূচিত হয়। এই যোগের জাতক ধনবান, ভোগী, নামী হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200605093251

Thursday, June 4th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে কর্মে সফলতার জন্য কিছু প্রয়াস

জোতিষ শ্রাস্ত্রে কর্মে সফলতার জন্য কিছু প্রয়াস

সুপ্রভাত

কর্ম জীবনে সাফল্য লাভকরতে মেনে চলুন এই জ্যোতিষিক প্রয়াস কর্মে সাফল্য পেতে সিদ্ধিদাতা গনেশের ১০৮ নাম করবেন, যা নিচে দেওয়া আছে।

মানুষ বিভিন্ন উপায়ে উপার্জন দ্বারা নিজের বা পরিবারের জীবন ধারন করে। কিন্তু প্রতিটি ক্ষেত্রেই মানুষকে প্রতিযোগিতার সন্মূখীন হতে হয়। এই প্রতিযোগিতায় জিততে হলে ভালো একজন গুরু বা জ্যোতিষিক পরামর্শ বিষেশ আবশ্যক হয়।


ভালো জ্যোতিষ মানুষের সময়ের পরিস্থিতি বিচারকরে সৎ পরামর্শ দিয়ে মানুষকে সাংসারিক অনাটন বা বিপদগ্রস্থ হইতে শান্তির আলো দেখাতে পারে। কিন্তু অনেকে আছেন যারা নিজের জন্ম তারিখ ও সময় জানেন না। এর জন্য আমরা উক্ত ব্যাক্তিদের পেশা বা ব্যাবসায়ায় মাধ্যমে কিছুটা উন্নতি সাধনের পরামর্শ উল্লেখ করলাম। আশা করি আমার এই প্রয়াসে নিশ্চই অনেকটা লাভবান হবেন।

চাকরিতে প্রমোশন

বহুব্যাক্তি আছেন যারা নিজের কর্মক্ষেত্রে খুবই দায়িত্ব অনুসারে কাজ করার পরেও কর্মক্ষেত্রে বিশেষ পদোন্নতি করতে পারছেন না। বা বেতন বৃদ্ধি হচ্ছেনা। তার জন্য কী করবেন ?

১। ডান হাতের অনামিকা আঙ্গুলিতে বার্মিস চুনী ৪/৬ রতি ধারণ করবেন।

২। প্রতিদিন তামার ঘটিতে জল নিয়ে সূর্য্যদেবকে উৎসর্গ করে প্রনাম করবেন।বীজমন্ত্র ঔঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায়

ডাক্তারী

যে ব্যাক্তিরা ডাক্তারী পেশায় রয়েছেন, কিন্তু ভালো ডাক্তার হওয়া সত্বেও পেশায় সে রকম সুবিধা পাচ্ছেন না তারা কী করবেন ?


২। ডান হাতের কনিষ্ঠাতে পান্না ৫/৬ রতি ধারণ করবেন।

বীজমন্ত্র : ঔঁ স্ত্রীং শ্রীং বুধায় ১০৮ বার স্নান করে।

ওকালতি

যারা ওকালতি পেশায় কোন রকম সুবিধা করতে পারছেন না। তারা কী করবেন ?

১। ডান হাতের কনিষ্ঠায় ৬/৭ রতি পান্না বা পেরিডট ধারণ করবেন।

২। প্রতি বুধবারে কলাগাছে জল দেবেন। সঙ্গে প্রতি বুধবারে সবুজ সুতা হাতের কব্জিতে ধারণ করবেন।
বীজমন্ত্র : শ্রীং লক্ষী দেবৈই নমঃ ১০৮ বার।

খাদ্যদ্রব্য ব্যবসায়ী

যে সকল ব্যাক্তিরা খাদ্যদ্রব্যের ব্যবসা করেন যেমন মুদিখানা, বেকারি প্রভৃতি ব্যবসা করেন কিন্তু ব্যবসায়ে বিশেষ উন্নতি হচ্ছেনা তারা কী করবেন ?


১। ডান হাতের তর্জনীতে পীতপোখরাজ ৪/৫ রতি অথবা গোল্ডেন টোপাজ ১৫/১৬ রতি ধারণ করবেন।

২। প্রতি বৃহস্পতিবারে কলা গাছে জল দেবেন এবং গুড় ও ছোলা কোন লাল রঙের গরুকে খাওয়াবেন।

বীজমন্ত্র : ঔঁ গাং গনেশায় নমঃ ১৮ বার।

বস্ত্রব্যবসায়ী

যে সব ব্যাক্তিরা বিভিন্ন বস্ত্র ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। অথচ ব্যবসায়ে বিশেষ উন্নতি করতে পারছেন না তারা কী করবেন ?


১। যদি শাড়ি / হোসিয়ারী / শিশুদের পোষাক বিক্রতা হন তবে ডান হাতের তর্জনীতে ৪ - ৬ রতি পীত পোখরাজ ধারন করবেন। অথবা গোল্ডেন টোপাজ ১৫/ ১৬ রতি ধারণ করবেন।

২। যদি পুরুষ/ মহিলাদের পোশাকের রেডিমেড ব্যবসায়ী হন তবে হলুদ জারকণ ৫/৬ রতি মাধ্যমাতে ধারণীয়।

৩। যদি সূতা বা থান ব্যবসায়ী হন তবে ডান হাতের তর্জনীতে ৪/৫ রতি পীত পোখরাজ অথবা ১৫/১৬ রতি গোল্ডেন টোপাজ সঙ্গে ১০/১২ রতি মুক্তা বিশেষ ফল দায়ক।
বীজমন্ত্র : ঔঁ বক্রতুন্ডায় হূং।

গৃহ নির্মান ব্যবসায়ী

যে ব্যক্তিরা গৃহনির্মান কাজে যুক্ত আছেন কিন্তু ব্যবসায়ে কোন উন্নতি করতে পারছেন না তারা কী করবেন ?

১। যে ব্যাক্তিরা গৃহনির্মান কাজে যুক্ত বা গৃহ নির্মান সামগ্রী বিক্রয় করেন তারা ১০/ ১২ রতি রক্ত প্রবাল ধারণ করবেন।

২। যারা হার্ডওয়ার স‍্যানেটারি বা ফিটিং সংক্রান্ত ব্যবসা করেন তারা ৩/৪ রতি নীলা ধারণ করবেন।

৩। যারা বাড়ি / জমির দালালী করেন তারা ৮/১০ রতি রক্ত প্রবাল ধারণ করবেন।
বীজমন্ত্র : ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে।

দালালী ব্যবসা

বহু লোক আছেন ক্রেতা ও বিক্রতার মধ্যে সমন্ময়ে সাধন করে, এবং বিনিময়ে একটা লভ্যাংশ পান এই ধরণের ব্যাবসায়ীদের দালাল বা broker বলে। যারা এই ব্যাবসা করছেন কিন্তু কোন ভালো ফল পাচ্ছেনা তারা কী করবেন?

১। এই দালালী ব্যবসা করা ব্যাক্তিগণ ডান হাতের কনিষ্ঠাতে পান্না ৪-৬ রতি ব্যাবহার করবেন।

২। প্রতি বুধবারে শ্রীশ্রী গনেশ পূজা করবেন।
বীজমন্ত্র : ঔঁ ঐং ক্লীং সোমায় ১০৮ সন্ধ্যায়।

বিউটি পার্লার /সেলুন ব্যবসা

যে সকল মহিলারা বিউটি পার্লার চালান বা যেসকল পুরুষরা সেলুন বা বিউটি পার্লার ব্যবসা করেন অথচ ব্যবসা ভালো ভাবে চলছেনা তারা কি করবেন ?

১। যিনি সেলুন বিউটি পার্লারের মালিক তিনি ডানহাতের অনামিকাতে ১০-১২ রতি ওজনের মুক্তা ধারণ করবেন।

২। যিনি মহিলা বিউটিসিয়ান তিনি ডান হাতের মধ্যমাতে একটি সাদা জারকন ৪-৬ রতি এবং বাম হাতের অনামিকাতে ১০-১২ রতির মুক্তা ধারণ করবেন।
বীজমন্ত্র: ঔঁ শাং মাতা ভূবনেশ্বরী ১০৮ বার স্নান করে।

গাড়ী ব্যাবসায়ী

আমাদের সমাজে দুইরকম গাড়ি ব্যবসায়ী আছে। একপ্রকারের নিজের গাড়ির ব্যবসা। আর এক প্রকার অন্যের গাড়ি ভাড়াতে চালিয়ে ব্যবসা করেন। যেমন ট্রাভেলার্স বা ট্রান্সপোর্ট মালিক। এই সব ব্যবসায়ী লোক অন্যের গাড়িও ভাড়াতে খাটান। এই ব্যাবসায় লাভবান না হলে কী করবেন?

১। নিজস্ব গাড়ি থাকা সত্বেও যদি লাভবান হতে না পারেন তাহলে ডান হাতের কনিষ্ঠাতে ৩/৪ রতির একটি ক্যাটসআই ধারণ করবেন। প্রতি শনিবারে শনিমন্দিরে আতপচাল কালো তিল লালবাতাসা দিয়ে পূজো করবেন।

২। দ্বিতীয় জন ট্রেভেলস বা ট্রেন্সপোর্টের ব্যবসা ভালো না চললে ডানহাতের অনামিকাতে ১০-১২ রতি মুক্তো এবং কনিষ্ঠাতে ৩/৪ রতির ক্যাটসআই ধারণ করবেন।

বীজমন্ত্র :ঔঁ ঐং হ্রীং রাহবে ১০৮ বার।

শ্রীগণেশের ১০৮ নাম
..............................
১) গণেশ ২) গণাধিপ ৩) গণ ৪) গণাগ্রহী ৫) গণাধ্যক্ষ ৬) গণেশ্বর ৭) গণনাথ ৮) গণদেবেশ্বর ৯) গণচলবাসী ১০) গণনায়ক ১১) গণরাজ ১২) গণকর্ত্তা ১৩) গণপতি ১৪) গজানন ১৫) গৌরীসুত ১৬) গজকর্ন ১৭) গজবক্ত্র ১৮) গজরাজ ১৯) গুহাগ্রজ ২০) গজমুখ ২১) সুমুখ ২২) বিঘ্নবিনাশন ২৩) বিঘ্নরাজ ২৪) বিঘ্নহারী ২৫) বিঘ্নবিনায়ক ২৬) বিঘ্নশাসক ২৭) লম্বকর্ণ ২৮) বিঘ্নেশ ২৯) বিঘ্নবিনাশক ৩০) বিঘ্নহর্ত্তা ৩১) মহাবল ৩২) হরপুত্র ৩৩) হেরম্ব ৩৪) স্থূলোদর ৩৫) মহোদর ৩৬) বিনায়ক ৩৭) মহাকায় ৩৮) প্রিয়ঙ্কর ৩৯) গণাধীশ ৪০) রুদ্রপ্রিয় ৪১) সুমুখ ৪২ ) কৃষ্ণপিঙ্গাক্ষ ৪৩) সুলেখক ৪৪) ভারতলেখক ৪৫) ভালচন্দ্র ৪৬) লম্বোদর ৪৭) মূষিকবাহন ৪৮) বজ্রতুণ্ড ৪৯) সদাদান ৫০) পাশহস্ত

৫১) শুভদাতা ৫২) সিদ্ধিপতি ৫৩) চতুর্ভুজ ৫৪) একদন্ত ৫৫) বিকট ৫৬) বুদ্ধিপতি ৫৭) সিদ্ধিসেনাগ্রজ ৫৮) সিদ্ধিদাতা ৫৯) সিদ্ধিবিনায়ক ৬০) সিদ্ধযোগী ৬১) হর্ষগ্রীবা ৬২) মহাবীর ৬৩) সিদ্ধিরূপ ৬৪) অপরাজিত ৬৪) বক্রতুণ্ড ৬৫) যজ্ঞসিদ্ধি ৬৬) বিঘ্নরাজেন্দ্র ৬৭) ধূম্রবর্ণ ৬৮) দিব্যাঙ্গ ৬৯) দানসিদ্ধি ৭০) কর্মসিদ্ধি ৭১) মোদকপ্রিয় ৭২) তপঃসিদ্ধি ৭৩) সর্ব্বসিদ্ধিদাতা ৭৪) সর্ব্বজ্ঞ ৭৫) স্বস্তিদ ৭৬) ঋদ্ধিদ ৭৭) ঋতজ্ঞান ৭৮) ঋতধাম ৭৯) ঋতম্ভরা ৮০) সত্যম ৮১) গুণাতীতম ৮২) পুরুষ ৮৩) ত্রিলোচন ৮৪) শুদ্ধাত্মা ৮৫) দ্বিমুখ ৮৬) ভক্তবৎসল ৮৭) শৈলসুতাসুত ৮৮) ঋতম ৮৯) অগ্রপূজ্য ৯০) বিশ্বনেত্র ৯১) শুভানন ৯২) সর্ব্বশুভঙ্কর ৯৩) বিকোটোদর ৯৪) দ্বৈমাতুর ৯৫) বরেণ্য ৯৬) ভর্গ ৯৭) অক্ষর ৯৮) বিরাটপতি ৯৯) ব্রহ্মবর্চ্চস ১০০) ব্রহ্মভূয়

১০১) ব্রহ্মযোগ ১০২) গণশ্রেষ্ঠ ১০৩) সুব্রক্ষণ্যাগ্রজ ১০৪) প্রণব ১০৫) অদ্বৈতস্বরূপ ১০৬) অষ্টবিনায়ক ১০৭) জ্যোর্তিস্বরূপ ও ১০৮) প্রমোদ ।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200604131105

Thursday, June 4th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

বিভিন্ন দেব দেবীর প্রনাম মন্ত্র

সুপ্রভাত

বিভিন্ন দেব দেবীর প্রণাম মন্ত্র আনুগ্রহ করে একটু পড়ুন যদি ভাললাগে তবে সেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করুন।(পূনঃপ্রচার ও সংযোজন)
===============
১। সনাতন ধর্মীয় সকল কাজ
শুরুর আগে ”[ওঁ তৎ সৎ]“ বা নিজ ইষ্টদেবতার নাম দিয়ে শুরু করা উচিত।

২।সকালে ঘুম থেকে উঠে
বিছানায় পঞ্চসতীর নামস্মরণ।
============
১।অহল্যা,২।দ্রৌপদী,৩।
তাঁরা,৪।কুন্তী,৫।মন্দোদরী,
পঞ্চকন্যা পঞ্চ সতী প্রকীর্ত্তিতা।
৪)অতপর ১১ বার মা দূর্গার নাম স্মরণ।ঔঁ দূং দূর্গে দূর্গে রক্ষনী স্বাহা

৫)নারীরা বামপায়ে এবং
পুরুষেরা ডান
পায়ে ,মাটি স্পশ‘ করে বলুন---
””ওঁ প্রিয়দত্তায়ৈভূবৈঃ নমঃ””

৬)।স্নান করার সময় বল

ওঁ গঙ্গে চ যমুনে চৈব
গোদাবরি সরস্বতী
নর্মদে সিন্ধু কাবেরি
জলেহস্মিন সন্নিধিং কুরু।

৭)দেহ শুচী ব্যতীত,গুরুর কম‘ বা
প্রাথ‘ণা করা অনুচিৎ

দেহ শুচীর মন্ত্র
ওঁ অপবিত্র পবিত্রোবা
সর্বাবস্থানগতহ্বপিবা।
যৎ সরেত পুন্ডরিকাক্ষং স
বাহ্যঅভ্যান্তরে শুচি।।১
পাপোহং পাপ কর্মাহং
পাপাত্মা পাপ সম্ভাবান্ ।
ত্রাহি মাং পুন্ডরীকাক্ষং
সর্ব পাপো হরো হরি।।২

৮)।পূব‘ মুখী হয়ে

নবগ্রহ প্রণাম মন্ত্র

রবি :ওঁ জবাকুসুমসংকাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্।
ধ্বান্ত্যারিং সর্বপাপঘ্নম্ প্রণতোহশ্মি দিবাকরম্॥

চন্দ্র:
দিব্যশঙ্খতুষারাভং ক্ষীরোদার্নভসম্ভবম্।
নমামি শশীনং ভক্তা শম্ভোর্মুকুটভূষণম্॥

মঙ্গল:
ধরণীগর্ভোসম্ভূতং বিদ্যূতপুঞ্জসমপ্রভম্।
কুমারং শক্তিহন্তস্চ লোহিতাঙ্গং প্রণম্যহং॥

বুধ :
প্রিয়ঙ্গুকলিকাশ্যমং রূপেনাপ্রতিমং বুধম।
সৌম্যং সৌম্যগুণপেতং নমামি শশীনংসুতম্॥

বৃহস্পতি :
দেবতানাংম্রিশিনান্চং গুরুং কনকসন্নিভং।
বন্দে ভক্তা ত্রিলোকেশং ত্বং নমামি বৃহস্পতিম্॥

শুক্র:
হিমকুন্দমৃণালাভং দৈত্যানাং পরমং গুরুম্।
সর্বশাস্ত্রপ্রবক্তারং ভার্গবং প্রণম্যহম॥

শনি:
নিলাঞ্জনংচয়প্রক্ষ্যং রবিসূতং মহাগ্রহম্।
ছায়ায়ং গর্ভসম্ভূতং বন্দেভক্তা শণৈশ্চরম॥

রাহু :
অর্দ্ধকায়াং মহাঘোরং চন্দ্রাদিত্যবিমর্দকম্।
সিংহিকায়া মহারৌদ্রং ত্বং রাহুং প্রণম্যহম্॥

কেতু :
পলাশধূমসংকাশং তারাগ্রহবির্মদকম।
রৌদ্রং রৌদ্রত্বকং ঘোরং ত্বং কেতুং প্রনা

১০)দশমহাবিদ‍্যা
ত্বং কালী তারিণী দুর্গা
ষোড়শী ভুবনেশ্বরী।
ধূমাবতী ত্বং বগলা ভৈরবী
ছিনমস্তিকা।।
ত্বং অন্নপূর্ণা বাকদেবী ত্বং
দেবী কমলালয়া।
সর্বশক্তি স্বরূপা ত্বং
সর্বদেবময়ী তনুঃ।।
হেতুঃ সমস্ত জগতাং
ত্রিগুণাপিদোষৈঃ।
ন জ্ঞ্যায়সে
হরিহরাদিভিরপ্যপারা।।
সর্বাশ্রয়াখিলমিদং
জগদংশভূত।
অব্যাকৃতা হি পরমা
প্রকৃতিস্ত্বং আদ্যা।।...

১১)এবংষোল নামে হরি তলা
(তুলসী) ৭ বারপ্রদক্ষীন ও তুলসী
প্রনাম করিবেন।।

তুলসী প্রণামঃ

বৃন্দায়ৈ তুলসী দৈব্যে
প্রিয়ায়ৈকেশবস্য চ ।
কৃষ্ণ ভক্তি প্রদে দেবী
সত্যবত্যৈঃ নমঃনমঃ ।। ১
ঔঁ নমঃ তুলসী দর্শনে পুণ্য
স্পর্শনে পাপ নাশন
স্মরণে তির্থানি ভক্তিমে
মুক্তি লক্ষণ নমঃ।।২
১২)হরিনাম:
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ। কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে
হরে।
হরে রাম হরে রাম. রাম রাম
হরে হরে।

১৩) তারপর গায়ত্রী ও নিজ নিজ
গুরুর ইষ্ট মন্ত্র

ওঁ ভূর্ভুবঃ স্বঃ
তৎ সবিতুর্বরেণ্যং
ভর্গো দেবস্য ধীমহি
ধিয়ো য়ো নঃ প্রচোদয়াৎ।।

১৪) গুরু প্রনাম/পিতা মাতা
কে প্রনাম।।
**পিতা প্রনামঃ

ঔঁ পিতা স্বগ‘ পিতা ধম‘ পিতা
হি পরমংতপঃ।
পিতরি প্রীতিমাপন্নে
পীয়ন্তেসব্ব‘দেবতানমঃনমঃ।
**মাতা প্রণাম।

১৫)জননী জন্ম ভূমিস্চ স্বগো‘দপি
গরিয়সী ধারিত্রী দেবী
জগৎ মাতায় পিৃত্রীভ্যে
মাতিৃভ্যে চরণেভ্যে নমঃ
নমঃ।।১
মাতা জননী ধরিত্রী, দয়াদ্র
হৃদয়া সতী।
দেবীভ্যো রমণী শ্রেষ্ঠা
নির্দ্দোশাসর্ব দুঃখহারা।।২

১৬)গুরু প্রনামঃ

ঔঁ অখণ্ডমণ্ডালাকার
ং ব্যাপ্তং যেনচরাচরম্।
তৎপদং দশি‘তং যেন তস্মৈ
শ্রীগুরুবে নমঃ।।১
অঞ্জানতিমিরান্ধস্য
ঞ্জানাঞ্জন শলাকায়া।
চক্ষু রুল্মীলিতং যেন তস্মৈ
শ্রীগুরুবে নমঃ।।২.
গুরু ব্রক্ষাগুরু বিষ্ণু গুরুদেবো
মহেশ্বরঃ।
গুরুঃ সাক্ষাৎ পরংব্রক্ষতস্মৈ
শ্রীগুরুবে নমঃ।।৩

১৭)**“গুরু বন্দনা***

ভব সাগর তারণ কারণ হে।
ভব সাগর তারণ কারণ হে।
রবি নন্দন বন্ধন খন্ডন হে।
শরনাগত কিঙ্কর ভীত মনে।
গুরুদেব দয়া কর দীন জনে।।
হৃদি কন্দর তামস ভাস্কর হে।
তুমি বিষ্ণু প্রজাপতি শঙ্কর হে।
পরব্রহ্ম পরাৎপর বেদ ভণে।
গুরুদেব দয়া কর দীনজনে।।
মন বারণ শাসন অঙ্কুশ হে।
নরত্রান তরে হরি চাক্ষুষ হে।
গুণগান পরায়ণ দেবগণে।
গুরুদেব দয়া কর দীন জনে।।
কুলকুণ্ডলিনী ঘুম ভঞ্জক হে।
হৃদিগ্রন্থি বিদারণ কারক হে
মম মানস চঞ্চল রাত্রি দিনে।।
গুরুদেব দয়া কর দীন জনে।।
রিপুসূদন মঙ্গলনায়ক হে।
সুখ শান্তি বরাভয় দায়ক হে।
ত্রয় তাপ হরে তব নাম গুনে।
গুরুদেব দয়া কর দীন জনে।।
অভিমান প্রভাব বিনাশক হে।
গতিহীন জনে তুমি রক্ষক হে।
চিত শঙ্কিত বঞ্চিত ভক্তি
ধনে।
গুরুদেব দয়া কর দীন জনে।।
তব নাম সদা শুভ সাধক হে।
পতিতাধাম মানব পাবক হে।
মহিমা তব গোচর শুদ্ধমনে।
গুরুদেব দয়া কর দীন জনে।।
জয় সদ্গুরু ঈশ্বর প্রাপক হে।
ভব রোগ বিকার বিনাশক হে।
মন যেন রহে তব শ্রীচরণে।
গুরুদেব দয়া কর দীন জনে।।

১৮) গীতায় স্মরণীয় নামগুলি জপ
করিবেনঃ

ঔঁ গঙ্গা, গীতা,
সাবিত্রী,সীতা, সত্ত্বা,
পতিব্রতা,
ব্রহ্মবলি, ব্রহ্মবিদ্যা,ত্
রিসন্ধ্যা, মুক্তি-গেহেনী,
অর্ধমাত্রা, চিদানন্দা,ভবঘ্নী,
ভ্রান্তী নাশিনী,
বেদত্রয়ী, পরানন্দা,তত্ত্বার্থ,
জ্ঞানমঞ্জরী।।

১৯)ঈশ্বের নিকট ক্ষমা প্রাথ‘নাঃ
===========
ঔঁ যদক্ষরং পরিভ্রাষ্টং
মন্ত্রহীনঞ্চ যদ্ ভবেৎ।
পূণং ভবতু তৎসব্বং তৎপ্রসাদাৎ
জনার্দ্দনায় নম।।১
ক্ষমা প্রাথনা মন্ত্র ঃ
মন্ত্র হিনং ক্রিয়া হিনং
ভক্তি হিনং সুরেসরী
যত পুজিতং ময়া দেবী
পরিপুর্নং তদুস্তুমে ।।২

২০)৫)।খাবার আগে ঃ--ওঁ শ্রী
জনার্দ্দনায় নমঃ
৬।খাবার পরে। ঃ--ঔঁ শান্তি ৩ বার
৭। ঘুমাবার আগেঃ-ওঁ শ্রী শয়নে পদ্মনাভঞ্চ
৮। বিপদে পরলেঃ-ওঁ শ্রী
দূর্গায় নম:
৯।মলমূত্র ত্যাগের অাগেঃ-
আজ্ঞা কুরু বসুন্ধরা
পুরুষেরা {বাম পায়ে যাবেন
এবং আসবেন ডান পায়ে}
নারীরা-তার বিপরিত
নিয়মে যাবেন।।
১০। মৃত্যু সংবাদ শুনলেঃ-
দিব্যান্ লোকান্ স গচ্ছতু
১১। জন্ম সংবাদ শুনলেঃ-
আয়ুষ্মান ভব ।
১২।গৃহ প্রবেশ মন্ত্রঃ--ওঁ শ্রী
বাস্তুপুরুষায় নম:
১৩।যে কোন শুভ কমে‘ ও যাত্রা
পথে।।বিষ্ণু/দূগা` নাম স্মরন করুন।।
=========
১৪।বিবাহ সংবাদে:প্রজাপতয়ে নমঃ
১৫।ঔষধ সেবনেঃশ্রী বিষ্ণু।
১৬।কোন খারাপ স্বপ্নে বলুন:ওঁ শ্রী গোবিন্দায় নম:
১৭।প্রিয় সঙ্গমে স্মরণ করুনঃওঁ শ্রীশ্রী রাধায় নমঃ
১৮।বিবাহিত নারীরা
**সিঁথীতে সিঁন্দুর দিয়ে বলুনঃ-ওঁ কাম দেবায় নমঃ
**কপালেঃ-ওঁ শ্রী কৃষ্ণ চৈতণ্য নমঃ
**শাঁখাতেঃ-ওঁ সর্ব প্রতিভায় নমঃ

২১)। গনেশের প্রনামঃ

ঔঁ একদন্তং মহাকায়ং
লম্বোদরং গজানন।
বিঘ্ননাশকরং দেবং হেরম্বং
প্রণমাম্যহম্।

২২)।লক্ষ্ণীর প্রণামঃ

ঔঁ নমস্তে সব‘দেবানাং
বরদাসি হরিপ্রিয়ে।
যা গতিস্তং প্রপন্নানাং সা
মে ভূয়া ত্বদচ‘নাৎ।

২৩)।নারায়ণের প্রনামঃ

নম ব্রহ্মণ্য দেবায় গো ব্রহ্মণ্য
হিতায় চ।
জগদ্ধিতায় শ্রীকৃষ্ণায়
গোবিন্দায় নমো নমঃ ।।

২৪)।শ্রী কৃষ্ণ প্রনামঃ

হে কৃষ্ণ করুণা সিন্ধু দীনবন্ধু
জগৎপতে।
গোপেশ গোপীকা কান্ত
রাধা কান্ত
নমহঃস্তুতে ।।১
ওঁ ব্রহ্মণ্য দেবায় গো ব্রহ্মণ্য
হিতায় চ।
জগদ্ধিতায় শ্রীকৃষ্ণায়
গোবিন্দায়
বাসুদেবায়নমো নমঃ ।। ২

২৫)।শ্রী পঞ্চতত্ত্ব প্রণামঃ
পঞ্চতত্ত্ব আত্মকং কৃষ্ণং ভক্তরূপ
স্বরূপকম্।
ভক্ত অবতারং ভক্তাখ্যাং
নমামি ভক্ত শক্তিকম্ ।।

২৬)শ্রী রাধারানী প্রণামঃ/গায়ত্রী
ওঁ বৃষভানুজায়ে বিদ্মহে
কৃষ্ণপ্রিয়ায়ে ধীমহি
তন্নো রাধে প্রচোদয়াৎ ॥
তপ্ত কাঞ্চন গৌরাঙ্গীং
রাধে বৃন্দাবনেশ্বরী।
বৃষভানু সূতে দেবী প্রণমামি
হরি-প্রিয়ে।।

২৭)।শিবের প্রণামঃ। মহাদেব কে চার ভাবে প্রনাম করা যায়।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায়
কারণত্রয়হেতবে ।
নিবেদয়ানি চাত্মানং
ত্তৃংগতিপরমেশ্ব।১
কর্পূরগৌরং করুণাবতারং
সংসার সারং
ভূজগেন্দ্রহারং।
সদাবসন্তং হৃদয়াবিন্দে
ভবং ভবানী সহিতং নমামি॥২
ওঁ নমস্তভ্যঃ বিরূপাক্ষ নমস্তে
দিব্যচক্ষুসে নমঃ ।
পিণাকহস্তায় বজ্রহস্তায় বৈ নমঃ ।।
নমত্রিশূলহস্তায়
দন্ডপাশাংসিপাণয়ে।
নমঃ স্ত্রৈলোক্যনাথায়
ভূতানাং পতয়ে নমঃ ।।৩
ওঁ বানেশ্বরায়
নরকার্ণবতারনায় ,
জ্ঞানপ্রদায় করুণাময়সাগরায় ।
কর্পূরকুন্ডবলেন্দুজটাধরায় ,
দারিদ্রদুঃখদহনায় নমঃ
শিবায় ।।৪

২৮)।দূগা‘র প্রণামঃ

ওঁ জয়ন্তি,মঙ্গলা,
কালী,ভদ্রকালী,কপালিনী।
দূর্গা,শিবা,ক্ষ
মা,ধাত্রি,স্বাহা স্বধা
নমোহস্তুতে।১

দুর্গা প্রণাম মন্ত্র : সর্বমঙ্গল-মঙ্গল্যে শিবে সর্বথসাধিকে। শরণ্যে ত্র্যম্বকে গৌরী নারায়ণী নমোহস্তুতে॥২
.
২৯)।মা কালীর প্রমাণঃ

কালী কালী মহা কালী
কালীকে পাপোহারিণী
কালরাত্রী মোহরাত্রি
নারায়ণী নমোহস্তুতে।।১
ওঁ সর্বমঙ্গলমঙ্গল্যে শিবে
সবার্থসাধিকে।
শরণ্যে ত্র্যম্বকে গৌরি
নারায়ণি নমোহস্ততে।।২

৩০)মা কামাখ্যারপ্রণামঃ

" ত্বং আদ্যাদেবী
কামাখ্যারুপেন জগত্মাতৃকা
তত্ চরনারবিন্দ সর্বভূতানাং
স্বর্মপয়ামি ॥১
কামাখ্যা মা এর প্রণাম মন্ত্র :
কামাখ্যে বরদে দেবী
নীলপর্ব্বতবাসিনী
ত্বং দেবী জগতাং
মাতর্যোনিমুদ্রে
নমোহস্তুতে।।২

৩১। ব্রহ্মার প্রণামঃ

ঔঁ নমহস্তু বিশ্বেশ্বর বিশ্বধাম
জগৎসবিত্রেভগবন্নমস্তে
সপ্তার্চিলোকায় চ ভূতলেশ
সর্বান্তরস্থায়নমোঃনমোঃ

৩২। সরস্বতীর প্রনামঃ

ওঁ সরস্বতী মহাভাগে
বিদ্যেকমললোচনে।
বিশ্বরূপে বিশালাক্ষী
বিদ্যাং দেহীনমোহস্তুতে।
=============
৩৩।বাবা লোকনাথের
প্রণাম
নমো ব্রহ্মবিদ্যা স্বরূপায়
সর্বশক্তি সরূপিনে
লোকানুগ্রহকারায়
লোকনাথায় নমো নমঃ।।

৩৪। বিশ্বকর্মার প্রণাম মন্ত্রঃ

দেবশিল্পিন্ মহাভাগ
দেবানাং কার্যসাধক।
বিশ্বকর্মন্নমস্তুভ্যং
সর্বাভীষ্টফলপ্রদ॥

৩৫।মা মনসার প্রণামঃ-

আস্তিক্যস্য মুনে মাতা ভগ্নী
বাসুকেস্থতা
জারতকারু মুনি পত্নি মনসা
দেবী নমহস্তুতে।।
এসো স্ব চন্দন বিল্বপত্র
পুস্পাঞ্জলি ওঁ
শ্রী মনসা দেবিভ্যই নমঃ।।১
আস্তিকস্যমুনের মাত জগৎ
আনন্দকারিনী।
এহ্যেহিমনসাদেবী
নাগমাতা নমোহস্তুতে।
৩।আগচ্ছেবরদাদেবী সর্ব
কল্যাণ কারিনী।
সর্পভয়বিনাশিনীমনসা দেবী
নমোহস্তুতে।।২

৩৬।শনি দেবতার ধ‍্যান

ওঁ সৌরাষ্ট্রং কাশ্যপং শুদ্রং
সুয্যাস্যং চতুরঙ্গলম। কৃষ্ণং
কৃষ্ণাম্বরং
গৃধ্র- গতং সৌরিং চতুর্ভুজম।
তদ্ব দ্বা
বর - শুলং ধনু হস্তং সমাহ্বয়েৎ।
যমাধিদৈবতং প্রজা -
পতিপ্রতধি
দৈবতম নমঃ নমঃ।।১
ঔঁ ণীলাজ্ঞনচয়প্রখ্যং রবিসুনুং
মহাগ্রহম্।
ছায়ায়া গভ‘সস্ততং বন্দে
ভক্ত্যা শনৈশ্চরম্ নমঃ

৩৮)কাত্তিকের প্রনামঃ-

ঔঁ কত্তিকেয় মহাভাগে
দৈত্যদ পনিসুদন।
প্রণতোহয়ং মহাবাহো নমস্তুে
শিখিবাহন।।
রুদ্রপুত্র নস্তভ্যাং শক্তিহস্ত
বরপ্রদ।
তারকান্তকর প্রভো।
মহাতপস্বী ভগবান পিতমা‘তুঃ
প্রিয় সদা।।
দেবানাংযজ্ঞরক্ষাথে‘ং
জাতস্ত্বং গিরিশিখরে।
শৈলজাজায় ভবতে তুভ্য
নিত্যং নমো নমঃ।।১
ওঁ কার্তিকেয়ং মহাভাগং
ময়ুরোপরিসংস্থিতম
তপ্তকাঞ্চনবর্নাভং
শক্তিহস্তংবরপ্রদম।দ্বিভুজং
শত্রুহন্তারং
নানালঙ্কারভুষিতমপ্রসন্নবদনং
দেবং ষড়াননং সুতপ্রদম ।।২

৩৯)। চরণামৃতপানও মস্তকে ধারন

ঔঁ অকাল মৃত্যহরণং
সব্ব‘ব্যাধিবিনাশনম্।।

৪০)। একাদসীর পারণের মন্ত্রঃ
"একাদশ্যাং নিরাহার
ব্রতনানেব কেশব।
প্রসীদসুমুখো নাথ মুক্তি দৃষ্টি
প্রদাভব।।"
========================
৪১)শীতলার ধ্যান ও প্রনাম:
শীতলার ধ্যান -
ওঁ শূর্পালঙ্কৃতমস্তকাং সুরগণৈঃ
সংস্তুয়মানাং মুদা, বামে কুম্ভধরাং
পয়োদবদনাং বন্দে খরস্থাং সদা।
দিগ্বাসামুরুহাসসুন্দরমুখীং
সম্মার্জ্জনীং দক্ষিণে, পাদৌ তাং
দধতীং ভবার্ত্তিশমনীং
সংসারবিদ্রাবিণীম্।।
প্রণাম -
ওঁ নমামি শীতলাং দেবীং
রাসভস্থাং দিগম্বরীম্।
মার্জ্জনীকলসোপেতাং
শূর্পালঙ্কৃতমস্তকাম্

৪২)রাম কৃষ্ণ ও মা সারদা ও স্বামী বিবেকানন্দ প্রণাম।
**ওঁ স্থাপকায় চ ধর্মস্য সর্বধর্মস্বরূপিণে।
অবতারবরিষ্ঠায় রামকৃষ্ণায় তে নমঃ।।
***ওঁ যথাগ্নের্দাহিকা শক্তি: রামকৃষ্ণে
স্থিতা হি যা। সর্ববিদ্যাস্বরূপাং তাং সারদাং প্রণমাম্যহম্।।ওঁ পরতত্ত্বে সদালীনো রামকৃষ্ণসমজ্ঞয়া।
যোন
ধর্মসংস্থাপনরতো বীরেশং তং
নমাম্যহম্।।
**নমঃ শ্রীযতিরাজায় বিবেকানন্দ
সূরয়ে।সচ্চিৎসুখস্বরূপায় স্বামিনে
তাপহারিণে॥"

৪৩)- চারি যুগের তারকব্রক্ষ নাম
সত্যযুগেঃ নারায়ণ পরাবেদা
নারায়ণ পরাক্ষারা.
নারায়ণ পরামুক্তি নারায়ণ পরাগতি..
ত্রেতাযুগেঃ রাম নারায়ণানন্ত মুকুন্দ
মধুসূদন.কৃষ্ণ কেশব কংসারে হরে
বৈকুন্ঠ বামন..
দ্বাপরযুগেঃ হরে মুরারে মধুকৈটভারে.
গোপাল গোবিন্দ মুকুন্দ সৌরে..
যঙ্গেশ নারায়ণ কৃষ্ণ বিষ্ণু.
নিরাশ্রয়ং মাং জগদীশ রক্ষ..
কলিযুগে:
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ
কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে.
হরে রাম হরে রাম
রাম রাম হরে হরে.
============
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
*। প্রথম গুরু হলেন - মাতা পিতা ,
*। দ্বিতীয় গুরু - জ্ঞান ।
*। তৃতীয় গুরু - গুরুদেব
*। চতুর্থ গুরু - ভগবান ।
গুরু কম‘ করার অাগে সঠিক নিয়ম
অনুসারে শুদ্ধ শুচি হওয়া প্রয়োজন।। ভগবান কে জানার
আগে নিজ কে জানতে হয়
এবং নিজের প্রতি বিশ্বাস
আনতে হয় নিজেকে জানলে
ভগবান কে জানা যায়।। আসুন
সবাই নিজ নিজ গুরু মন্ত্রে রত হয়
এবং নিয়মিত গীতা ও চণ্ডী
পাঠ করি। এবং স্রষ্ঠার সৃষ্টি
কে ঈশ্বর জ্ঞানে সেবা ও ভক্তি করি

কর্ম ই ধর্ম ,ধর্ম ই সেবা।কাম,ক্রোধ, লোভ,মোহ,হিংসা ,মিথ্যা, প্রতারণা, এগুলো থেকে বেরোতে পারলে সুখ অনিবার্য।

" সেবা " এমন জিনিষ - যতই করো
ততই কম মনে হয় ...
" সৎ গুরু দর্শন " - যতই করো ততই কম মনে হয় ...
" সৎ গুরুর মহিমা " - যতই গাও ততই
কম মনে হয় ...
একটি সুখী জীবনের জন্য -
মস্তিষ্কে সত্যতা , মুখে
প্রসন্নতা এবং হৃদয়ে পবিত্রতা
থাকা খুবই জরুরি ।
ঔঁ শান্তি, ঔঁ শান্তি,ঔঁশান্তি,।।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200604083903

Wednesday, June 3rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে ১০ গুরুত্বপূর্ণ রাজযোগ

জোতিষ  শ্রাস্ত্রে ১০ গুরুত্বপূর্ণ রাজযোগ

সূপ্রভাত

আজকের প্রতিবেদন বিশেষ প্রকার কতকগুলি রাজ যোগ ও শুভ যোগ।দয়া করে কপি করবেন না।

: রাজযোগ

কোষ্ঠী বা জন্মকুণ্ডলী বিচারের ক্ষেত্রে রাজযোগ এর গুরুত্ব অত্যন্ত গভীর। বাহ্যিক বিচারে হয়তো কোনো জন্মকুন্ডলিকে অতি সাধারণ মনে হচ্ছে কিন্তু রাজযোগ করে দেখা গেল ওই অতি সাধারণ জন্মকুণ্ডলীটিই অভিনব গ্রহ সমন্বয়ে বিশিষ্ট আঙ্গিকে অতি সাধারণ হয়ে উঠেছে।

জ্যোতিষশাস্ত্রে বহু প্রকার রাজযোগ আছে তার মধ্যে কয়েকটি বিশিষ্ট রাজযোগের আলোচনা করা হলো।

১. চন্দ্রপ্রভাযোগ- নবমপতি যদি নবমে এবং কেন্দ্রে (লগ্ন, পঞ্চম , সপ্তম, দশম) অবস্থান করে তবে এই যোগ সূচিত হয়। এই যোগে জাত ব্যক্তি সুখী, সম্মানিত, গুণী, হয়।

২. কেশরী যোগ- বৃহস্পতি যদি চন্দ্রের কেন্দ্রে অবস্থিত হয় তবে কেশরী যোগ সূচিত হয়। এই যোগে জাতক আনন্দ প্রিয়, সুবক্তা, ও সুখী হয়

৩. ক্ষেত্র - সিংহাসন যোগ- দশমপতি যদি কেন্দ্রে অথবা কোণে থাকে অর্থাৎ দশমপতি যদি লগ্নে, চতুর্থে, পঞ্চমে, সপ্তমে, নবমে, অথবা দশমে থাকে তবে এই যোগ সূচিত হয়। এই যোগে জাত ব্যক্তি বিশেষ মর্যাদা পায় ও ধনবান হয়।

৪. আমলা যোগ: লগ্ন বা রাশির দশমে শুভ গ্রহ অবস্থান করলে আমলা যোগের সৃষ্টি হয়।
এই যোগে জাত ব্যক্তি সৌভিভাগ্যবান, চরিত্রবান, খ্যাতিমান হয়।
৫. জীবযোগ - বৃহস্পতির ক্ষেত্রে চন্দ্র এবং চন্দ্রের ক্ষেত্রে বৃহস্পতি অবস্থান করলে বা বৃহস্পতি চন্দ্র সহাবস্থান করলে অথবা পরস্পর সপ্তমে থাকলে এই যোগের সৃষ্টি হয়। এই যোগ জাতকে প্রাজ্ঞ ও ধনবান করে । আত্মিক উপলব্ধি বা আধ্যাত্মিক ভাবের বিকাশ ঘটা

৬. )শিবযোগ--- পঞ্চমপতি নবমে, নবমপতি দশমে, এবং দশমপতি পঞ্চমে থাকলে এই যোগের সৃষ্টি হয়। এই যোগে জাতক সৌভাগ্যবান, ধনবান , ও শত্রুজয়ী হয়। দার্শনিক জ্ঞানের বিকাশ সাধনে এই যোগ বিশিষ্ট ফল দান করে।

৭.) আয়ুর্যোগ---- লগ্নপতি, বৃহস্পতি এবং শুক্র ----এই তিনটি গ্রহ কেন্দ্রস্থ হলে আয়ুর্যোগের সৃষ্টি হয়। এই যোগে জাতক বিদ্বান , জ্ঞানী, ও দীর্ঘায়ু হয়।

৮.) সুখযোগ --- দ্বিতীয়পতি , নবমপতি, বা একাদশপতির যে কোনো একটি চন্দ্রের কেন্দ্রে অবস্থান করলে সুখযোগের সৃষ্টি হয়।
এই যোগে জাত ব্যক্তি সুখী, মাননীয়, ধনবান হয়।

৯) রাজহংস যোগ--- মেষ, সিংহ, তুলা এবং ধনু ---- এই চারটি রাশিতে গ্রহগণ অবস্থান করলে রাজহংশ যোগ সৃষ্টি হয়। এই যোগে জাত ব্যক্তি ঐশ্বর্যবান ও সুখী হয়।

১০). নিশাসঙ্ক যোগ--- রবি, চন্দ্র, মঙ্গল, বুধ , শুক্র, ও শনি যদি জন্ম কালীন বৃহস্পতি দ্বারা দৃষ্ট হয় তবে এই যোগ সূচিত হয়। এই যোগে জাত ব্যক্তি ক্ষমতা ও ঐশ্বর্যের অধিকারী হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200603084923

Tuesday, June 2nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

লোকনাথ বাবা

লোকনাথ বাবা

শুভ অপরান্থ

লোকনাথ বাবার পোস্ট টি পরুন ভালো লাগবে

লোকনাথ বাবার জীবন নিয়ে অনেকের মনে অবেক রকমের বিশ্বাস। নির্দিষ্ট কোনও জীবন কাহিনি না থাকায়, তাঁর জন্মস্থান নিয়ে আদালতে মামলা পর্যন্ত হয়েছে। ভক্তদের বিশ্বাস, ১৬০ বছর জীবিত ছিলেন তিনি। দেখে নেওয়া যাক কী কী বিশ্বাস রয়েছে ভারতের এই আধ্যাত্মিক পুরুষকে নিয়ে।

১) লোকনাথ ব্রহ্মচারী আবার লোকনাথ বাবা নামেও পরিচিত। বাবা লোকনাথ শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিন জন্মাষ্টমীতে ১৭৩০ খ্রিস্টাব্দের ৩১ আগস্ট (১৮ ভাদ্র, ১১৩৭ বঙ্গাব্দ) কলকাতা থেকে কিছু দূরে ২৪ পরগণার চৌরাশি চাকলা গ্রামে একটি ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম রামনারায়ণ ঘোষাল এবং মাতা কমলাদেবী।

২) বাবা লোকনাথের জন্মস্থান নিয়ে শিষ্যদের ভিতরে বিতর্ক আছে। নিত্যগোপাল সাহা এ নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন ও রায় অনুযায়ী তাঁর জন্মস্থান কচুয়া বলে চিহ্নিত হয়। যদিও অনেকেই মনে করেন, তাঁর জন্মস্থান বর্তমান উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার চাকলা। যা চাকলাধাম নামে লোকনাথ ভক্তদের কাছে পরিচিত।

৩) বাবা লোকনাথের দীক্ষাগুরু ছিলেন ভগবান গাঙ্গুলি। পুরো নাম ভগবানচন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি বেশ কয়েক বছর দেশে বাস করে লোকনাথ ও বেণীমাধব বন্দ্যোপাধ্যায় নামের দুই শিষ্যকে নিয়ে কালীঘাটে আসেন। তাঁদের নিয়ে বারাণসীতে যান। দেহত্যাগের আগে ত্রৈলিঙ্গস্বামীর হাতে ভার দিয়ে যান দুই শিষ্যের।

৪) বছরের পর বছর নিয়মিত ভাবে গুরুর নির্দেশ মতো লোকনাথের যোগসাধনা চলতে থাকে হিমালয়ের বরফাকৃত নির্জন স্থানে। দীর্ঘ সাধনার পরে এক দিন লোকনাথ ব্রহ্মদর্শন করেন এবং সিদ্ধিলাভ করেন।


৫) লোকনাথ ব্রহ্মচারী বাবা দেশভ্রমণে বার হয়ে, বিভিন্ন স্থান ঘুরে, পৌঁছে যান মুসলমানদের তীর্থস্থান মক্কা ও মদিনা দর্শনে। লোকনাথ পশ্চিম দিকে দিয়ে আফগানিস্তান, মক্কা, মদিনা ইত্যাদি স্থান অতিক্রম করে আটলান্টিক মহাসাগরের উপকূল পর্যন্ত ভ্রমণ করেন।

৬) পারস্য, আরব, গ্রিস, তুরস্ক, ইতালি, ফ্রান্স, সুইৎজারল্যান্ডেও যান লোকনাথ বাবা। পরে সুমেরু ভ্রমণের উদ্দেশে রওনা দেন। হিমালয় শৃঙ্গের বাধা পেয়ে চিনে চলে যান।

৭) চিনে সেই সময়ে তিন মাস বন্দি থাকতে হয় তাঁকে। মুক্তির পরে বাবা লোকনাথ অসমের বারদি গ্রামে বাস করতে থাকেন। সে সময় থেকেই “বারদির ব্রহ্মচারী” হিসেবে লোকনাথ পরিচিতি পান।

৮) বাবা লোকনাথের আধ্যাত্মিক শক্তি সম্বন্ধে অনেক কিংবদন্তি প্রচলিত আছে। কেউ কেউ বলেন, তিনি জাতিস্মর ছিলেন। তিনি নিজের দেহ থেকে যেমন বার হতে পারতেন, তেমনই অন্যের মনের ভাবও অবলীলায় জানতে পারতেন। এ ছাড়াও, অন্যের রোগ নিজের দেহে এনে রোগীকে রোগমুক্ত করতে পারতেন।

৯) বাংলা ১২৯৭ সালের ১৯ জ্যৈষ্ঠ (১ জুন, ১৮৯০ খ্রিস্টাব্দ) ১৬০ বছর বয়সে লোকনাথ ব্রহ্মচারী দেহত্যাগ করেন। এই দিনটি লোকনাথ ভক্তরা নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করেন।

১০) ভক্তরা অনেকে বাবা লোকনাথকে শিব লোকনাথ হিসেবেও ডাকেন ও পূজা করেন।

তিনি ইশ্বর হয়েও কষ্ট ভোগ করেছেন।আমরা সাধারণ মানুষ আত্ম অহংকার ও সমালোচনার য় ব‍্যস্ত থাকি।

বাবা লোকনাথ প্রনাম মন্ত্র :-

ওঁম যোগীন্দ্রায় নমস্তুভ্যং ত্যাগীস্বরায় বৈ নমঃ
ভুমানন্দ স্বরূপায় লোকনাথায় নমো নমঃ,
নমামি বারদীচন্দ্রং নন্দন কাননেস্মরং হরিম ।
নমামি ত্রিলোকনাথাং লোকনাথাং কল্পতরুম
ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারনত্রয়হেতবে ।
নিবেদয়ামি চাত্মানং গতিস্তং পরমেশ্বরঃ
নমস্তে গুরুরূপায় নমস্তে ত্রীকাল দরশিনে
নমস্তে শিবরূপায় ব্রহ্মাত্মনে নমো নমঃ
জয় বাবা লোকনাথ , জয় মা লোকনাথ,
জয় শিব লোকনাথ , জয় ব্রহ্ম লোকনাথ,
জয় গুরু লোকনাথ,
ওঁ শান্তি, ওঁ শান্তি, ওঁ শান্তি, ওঁ
বাবা সকলের মঙ্গল করো

সঙ্গে শীবের প্রনাম মন্ত্র ঔ দিলাম

প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর।।
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarksশুভ অপরান্থ

লোকনাথ বাবার পোস্ট টি পরুন ভালো লাগবে

লোকনাথ বাবার জীবন নিয়ে অনেকের মনে অবেক রকমের বিশ্বাস। নির্দিষ্ট কোনও জীবন কাহিনি না থাকায়, তাঁর জন্মস্থান নিয়ে আদালতে মামলা পর্যন্ত হয়েছে। ভক্তদের বিশ্বাস, ১৬০ বছর জীবিত ছিলেন তিনি। দেখে নেওয়া যাক কী কী বিশ্বাস রয়েছে ভারতের এই আধ্যাত্মিক পুরুষকে নিয়ে।

১) লোকনাথ ব্রহ্মচারী আবার লোকনাথ বাবা নামেও পরিচিত। বাবা লোকনাথ শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিন জন্মাষ্টমীতে ১৭৩০ খ্রিস্টাব্দের ৩১ আগস্ট (১৮ ভাদ্র, ১১৩৭ বঙ্গাব্দ) কলকাতা থেকে কিছু দূরে ২৪ পরগণার চৌরাশি চাকলা গ্রামে একটি ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম রামনারায়ণ ঘোষাল এবং মাতা কমলাদেবী।

২) বাবা লোকনাথের জন্মস্থান নিয়ে শিষ্যদের ভিতরে বিতর্ক আছে। নিত্যগোপাল সাহা এ নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন ও রায় অনুযায়ী তাঁর জন্মস্থান কচুয়া বলে চিহ্নিত হয়। যদিও অনেকেই মনে করেন, তাঁর জন্মস্থান বর্তমান উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার চাকলা। যা চাকলাধাম নামে লোকনাথ ভক্তদের কাছে পরিচিত।

৩) বাবা লোকনাথের দীক্ষাগুরু ছিলেন ভগবান গাঙ্গুলি। পুরো নাম ভগবানচন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি বেশ কয়েক বছর দেশে বাস করে লোকনাথ ও বেণীমাধব বন্দ্যোপাধ্যায় নামের দুই শিষ্যকে নিয়ে কালীঘাটে আসেন। তাঁদের নিয়ে বারাণসীতে যান। দেহত্যাগের আগে ত্রৈলিঙ্গস্বামীর হাতে ভার দিয়ে যান দুই শিষ্যের।

৪) বছরের পর বছর নিয়মিত ভাবে গুরুর নির্দেশ মতো লোকনাথের যোগসাধনা চলতে থাকে হিমালয়ের বরফাকৃত নির্জন স্থানে। দীর্ঘ সাধনার পরে এক দিন লোকনাথ ব্রহ্মদর্শন করেন এবং সিদ্ধিলাভ করেন।


৫) লোকনাথ ব্রহ্মচারী বাবা দেশভ্রমণে বার হয়ে, বিভিন্ন স্থান ঘুরে, পৌঁছে যান মুসলমানদের তীর্থস্থান মক্কা ও মদিনা দর্শনে। লোকনাথ পশ্চিম দিকে দিয়ে আফগানিস্তান, মক্কা, মদিনা ইত্যাদি স্থান অতিক্রম করে আটলান্টিক মহাসাগরের উপকূল পর্যন্ত ভ্রমণ করেন।

৬) পারস্য, আরব, গ্রিস, তুরস্ক, ইতালি, ফ্রান্স, সুইৎজারল্যান্ডেও যান লোকনাথ বাবা। পরে সুমেরু ভ্রমণের উদ্দেশে রওনা দেন। হিমালয় শৃঙ্গের বাধা পেয়ে চিনে চলে যান।

৭) চিনে সেই সময়ে তিন মাস বন্দি থাকতে হয় তাঁকে। মুক্তির পরে বাবা লোকনাথ অসমের বারদি গ্রামে বাস করতে থাকেন। সে সময় থেকেই “বারদির ব্রহ্মচারী” হিসেবে লোকনাথ পরিচিতি পান।

৮) বাবা লোকনাথের আধ্যাত্মিক শক্তি সম্বন্ধে অনেক কিংবদন্তি প্রচলিত আছে। কেউ কেউ বলেন, তিনি জাতিস্মর ছিলেন। তিনি নিজের দেহ থেকে যেমন বার হতে পারতেন, তেমনই অন্যের মনের ভাবও অবলীলায় জানতে পারতেন। এ ছাড়াও, অন্যের রোগ নিজের দেহে এনে রোগীকে রোগমুক্ত করতে পারতেন।

৯) বাংলা ১২৯৭ সালের ১৯ জ্যৈষ্ঠ (১ জুন, ১৮৯০ খ্রিস্টাব্দ) ১৬০ বছর বয়সে লোকনাথ ব্রহ্মচারী দেহত্যাগ করেন। এই দিনটি লোকনাথ ভক্তরা নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করেন।

১০) ভক্তরা অনেকে বাবা লোকনাথকে শিব লোকনাথ হিসেবেও ডাকেন ও পূজা করেন।

তিনি ইশ্বর হয়েও কষ্ট ভোগ করেছেন।আমরা সাধারণ মানুষ আত্ম অহংকার ও সমালোচনার য় ব‍্যস্ত থাকি।

বাবা লোকনাথ প্রনাম মন্ত্র :-

ওঁম যোগীন্দ্রায় নমস্তুভ্যং ত্যাগীস্বরায় বৈ নমঃ
ভুমানন্দ স্বরূপায় লোকনাথায় নমো নমঃ,
নমামি বারদীচন্দ্রং নন্দন কাননেস্মরং হরিম ।
নমামি ত্রিলোকনাথাং লোকনাথাং কল্পতরুম
ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারনত্রয়হেতবে ।
নিবেদয়ামি চাত্মানং গতিস্তং পরমেশ্বরঃ
নমস্তে গুরুরূপায় নমস্তে ত্রীকাল দরশিনে
নমস্তে শিবরূপায় ব্রহ্মাত্মনে নমো নমঃ
জয় বাবা লোকনাথ , জয় মা লোকনাথ,
জয় শিব লোকনাথ , জয় ব্রহ্ম লোকনাথ,
জয় গুরু লোকনাথ,
ওঁ শান্তি, ওঁ শান্তি, ওঁ শান্তি, ওঁ
বাবা সকলের মঙ্গল করো

সঙ্গে শীবের প্রনাম মন্ত্র ঔ দিলাম

প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর।।
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200602185543

Tuesday, June 2nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

পরিক্ষা ও ছাত্রছাত্রীদের জন্য জোতিষক টিপস

পরিক্ষা ও ছাত্রছাত্রীদের জন্য জোতিষক টিপস

শুভসন্ধ্যা

https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

পরীক্ষায় ভালো ফল করতে মেনে চলুন এই নিয়মগুলি (সব অভিবাবক রা পড়ুন)

সন্তানদের নিয়ে চিন্তিত থাকেন সব বাবা, মা-ই । তাদের অন্যতম চিন্তা হল সন্তানের লেখাপড়া। কেউ বলেন, ছেলে মেয়ে একদম পড়তে বসে না। কেউ আবার সারা দিন বই নিয়ে বসে থেকেও মনে রাখতে পারছে না কিছুই। কেউ বলেন, পরীক্ষা এলেই শরীর খারাপ হয়ে পড়ে সন্তানের। কারোর মতে, পরীক্ষা ভাল দিলেও রেজাল্ট মনমতো হয় না। আবার কেউ বলেন আমার ছেলে কেবল মোবাইল এ গেম খেলে।এই রকম হাজার হাজার সমস্যা নিয়ে বাবা-মা’রা ভীষণ চিন্তিত। ভাল রেজাল্ট করতে গেলে মন দিয়ে পড়াশোনা তো করতেই হবে। তবে এর সঙ্গে আরও কিছু নিয়ম, পদ্ধতি অনুসরণ করা ভীষণ ভাবে দরকার। তেমনই কিছু পরামর্শ:

১। পূর্ব দিকে মুখ করে বসে পড়াশোনা করা ভাল।
পড়ার টেবিল টা খুব গোছানো হবে।
২। বাড়ির উত্তর-পূর্বের ঘরে এবং ঘরের উত্তর-পূর্ব কোণে বসে পড়াশোনা করলে রেজাল্ট ভাল হয়।এটাকে ইশান কোন বলে।পাশে একটি ছোট্ট সরস্বতীর ছবি থাকলে ভালো।

৩। পড়ার টেবিলের উপর সবুজ কাপড় বা রেক্সিন বিছিয়ে তার ওপর কাচ দিয়ে দিলে ভাল।সবুজ বুধের প্রিয় বর্ণ।

৪। পড়ার টেবিলের ওপর ক্রিস্টাল বল ঝুলিয়ে দিন। বলটি রোজ একটু রোদে রাখতে পারলে ভাল।পড়তে বসে অমনোযোগী হ ওয়া যাবে না।

৫। নীল সরস্বতী কবচ অথবা অষ্টবিনায়ক কবচ ধারণ করলে ফল ভাল হয়।বা তারার ধ‍্যান করলেও হবে।

৬। চারমুখী রুদ্রাক্ষ অথবা গণেশ রুদ্রাক্ষ ধারণে ফল ভাল হয়।

৭। সরস্বতী যন্ত্রম এবং গণেশ যন্ত্রম স্থাপন করে নিত্য ধূপ দেখিয়ে পূজো করলে ফল ভাল হয়।

৮। পড়ার টেবিলের উপর কাচের গ্লাসে জল রেখে তার মধ্যে কয়েকটা মুক্তো রেখে দিলে ভাল রেজাল্ট হয় এবং পরীক্ষার্থীর মনের টেনশন কাটায়।

৯। কয়েকটা পেন্সিল ছুলে সূচলো মুখটা উপর দিক করে রেখে দিন কাচের গ্লাসের মধ্যে। মেধার তীব্রতা বাড়বে।

১০। দশা-অন্তদশার গ্রহদের জপ, যজ্ঞ ও গ্রহশান্তি করালে রেজাল্ট ভাল হবে।

১১)কম করে ৫-৭ ঘন্টা পরবে।

১২)সকাল ৬.০৪ মি লাল পোশাক পরে সূর্যের বীজমন্ত্র করবে।

ঔঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায় ১০০ বার।বা ৩ মিঃ।

১৩) স্নান করে বূধের বীজমন্ত্র ঔঁ স্ত্রীং শ্রীং বুধায় ১০৮ বার

১৪) রাত্রি ১০.৩০ শোবে আর। ৫.৩০ টায় ঘুম থেকে উঠবে

১৫)সাতটি সাত বর্ণের পেন ব‍্যাবহার করবে।
যেমন সোমবার কালো,মঙ্গল বার খয়েরী ,বুধবার সবুজ,বহস্পতিবার হলুদ, শুক্রবার সাদা, শনিবার নীল,রবিবার লাল।

এগুলো ক‍রতে কোন অর্থ ব‍্যায় হবে না।সুফল না পেলে আমাকে বলবেন। জানবো বৈদিক জোতিষ শ্রাস্ত্রের কোন মূল্য নেই।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200602093608

Tuesday, June 2nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

শিক্ষা্র জন্য নীলসরস্বতী কবচম্ ও জোতিষ

শিক্ষা্র জন্য নীলসরস্বতী কবচম্ ও জোতিষ

সুপ্রভাত
নীলসরস্বতী। কবচম্

সবার সন্তান আছে, তাই সকল মায়ের কাছে আমার বিশেষ অনুরোধ একটু কমেন্ট ও শেয়ার ক‍রবেন।দয়া করে কেউ কপি করবেন না।

আজকের প্রতিবেদন শিক্ষার সফলতার জন্য নীল সরস্বতী কবচম্।এটি করতে সময় লাগে তিন মাস।এক লক্ষ জপের মাধ্যমে চর্তুমুখী হোম দ্ধারা সম্পন্ন হয়।বুধবার শুক্লা পঞ্চমী অথবা সরস্বতী পূজার দিন হয়।
মাঘ মাসের শুক্লা পঞ্চমী তিথি। এই শুভ দিনে আমরা বিদ্যার অধিষ্টাত্রী দেবী সরস্বতীর বন্দনা করি। তিনি আমাদের বিদ্যা ও জ্ঞাণ প্রদান করেন।
যাদের বিদ্যায় বার বার বাধা আসছে অথবা যারা বিশেষ স্থানাধীকার করতে আগ্রহী তারা এই শুভ দিনে সরস্বতীপূজার সাথে সাথে "নীল সরস্বতী"র আরাধনা করতে পারেন। "নীল সরস্বতীর কবচম অভিজ্ঞ গ্ৰহিচার্য দ্ধারা করাতে পারেন।
সকালে স্নান সেরে সাদা বস্ত্র পরে এইভাবে ক্রম অনুযায়ী আরাধনা করতে হবে।

সরস্বতীর বন্দনাঃ
যা কুন্দেনু তুষার হার ধবলা যা শুভ্রবস্ত্রাবৃতা
যা বীণা বরদণ্ডমণ্ডিত করা যা শ্বেত পদ্মাসনা।
যা ব্রহ্মাচ্যুতশংকর প্রভৃতির্দেবৈঃ সদাবন্দিতা
সা মাং পাতুসরস্বতী ভগবতী নিঃশেষ জাড্যাপহাম্॥১॥

সরস্বতীর ধ্যানঃ
ওঁ সরস্বতী ময়া দৃষ্টবা, বীণা পুস্তক ধারণীম্।
হংস বাহিনী সমাযুক্তা মা বিদ্যা দান করেতু মে ওঁ।।

সরস্বতীর জপ মন্ত্রঃ
১)ওঁ বদ্ বদ্ বাগ্বাদিনি স্বাহা।১০৮ বার।
২)ঔঁ হ্রীং সরস্বতৈ নমঃ ১০৮ বার

সরস্বতীর প্রণাম মন্ত্রঃ
১)ওঁ সরস্বতী মহাভাগে বিদ্যে কমললোচনে।
বিশ্বরূপে বিশালাক্ষি বিদ্যাং দেহি নমোহস্তু তে।।

সরস্বতীর প্রণাম মন্ত্রঃ (বিদ্যারম্ভে প্রণাম মন্ত্র)
২)ওঁ সরস্বতী নমস্তুভ্যং বরদে কামরূপিণি।
বিদ্যারম্ভং করিষ্যামি সিদ্ধির্ভবন্তু মে সদা।।

অঞ্জলিঃ
ওঁ ভদ্রকাল্যৈ নমো নিত্যং সরস্বত্যৈ নমো নমঃ।
বেদ-বেদাঙ্গ-বেদান্ত-বিদ্যাস্থানেভ্যঃ এব চ।।

নীল সরস্বতী যন্ত্র ঃ
এই যন্ত্র স্থাপন করলে বিদ্যায় অত্যন্ত শুভ ফল লাভ সম্ভব। নিদানপক্ষে যন্ত্রটি লাল কালিতে কাগজে লিখে বা প্রিন্ট করে পড়ার টেবিলে রাখলে বা বই-এর উপরে লাগিয়ে রাখলেও খানিক শুভ ফল পাওয়া যায়।

এটা অনেক বড় একটি প্রক্রিয়া । প্রথমে ভুর্জ পত্রে সেই দেবীর যন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হয়, তারপর সেই যন্ত্রের মধ্যে প্রাণ প্রতিষ্ঠা , শোধন, পূজা, হোম, তর্পণ, অর্ঘ্য নিবেদন সহ আরো বিভিন্ন সংস্কার পালন করতে হয়। এরপর সব কিছু সম্পন্ন হলে সেটিকে রুপোর কবচে ভরে গলায় বা হাতে পড়তে হয়। এটি কোনো উপযুক্ত মানুষকে দিয়ে করতে হবে নইলে পুরো কার্য নিষ্ফল হবে। শুধু মাত্র পুঁথিগত বিদ্যার জোরে এসব কর্ম করা উচিত নয়
জার জন্য এই কবচম্ হবে সেই জাতক ও তার মাতা পিতা ১০,০০০০ জপ করবে।
বীজমন্ত্র ঔঁ হ্রীং ঐং হ্রীং সরস্বতৈ নমঃ।
এর পর নীল সরস্বতীর মন্ত্র জপ করতে হবে। দশ মহাবিদ্যার অন্যতম দেবী তাঁরা কে নীল সরস্বতী রূপে বন্দনা করা হয়।

নীল সরস্বতীর ধ‍্যান ---

ওঁ প্রত‍্যালীঢ় পদাং দেবীং মহামায়াং
ত্রিলোচণাম সর্বলঙ্কার ভূষঢ‍্যাং মহানবীর
প্রভাং পরামর্শ খড্গং পালং দক্ষিণে চ
বামেন্দী বরং মূর্দ্ধতঃ দধতঞ্চ হংকং দেবতা
ভাবিয়ে সাধকোত্তমঃ ।
ওঁ হ্রীং স্ত্রীং হুংকার ফট্ ।

উগ্র তারার ধ‍্যান ---

ওঁ প্রত‍্যালীঢ় পদাপিতাঙ্ঘ্রী
শবহৃদ ঘোরাট হাস‍্যপরা , খড়গন্দী বরকর্তৃ
অপর ভূজা হুঙ্কার বীজোদ্ভবা । খর্বানীল বিশাল
সিঙ্গেল জটাজুটৈ কর্তা গৈ যূতা জাড‍্যাং ন‍্যাস‍্য
কালকে ত্রিজলতাং হন্ত‍্যগ্র তারা স্বয়ম্ ।।

নীল সরস্বতীর মূল মন্ত্রঃ
১)ঐং ওং হ্রীং স্ত্রীং হূং ফট্।১০০০০বার

নীল সরস্বতীর মহামন্ত্রঃ
২)ওং হ্রীং শ্রীং হ্রীং ঐং হূং নীল সরস্বতী ফট্ স্বাহা।১০০০০০০বার

৩) তারার বীজমন্ত্র: শ্রীং হ্রীং স্ত্রীং হুং ফট ১৮০০০বার।

এখন বিদ‍্যাবুদ্ধি যে গ্ৰহ সে হলো বুধ ,তার ইষ্টদেবী র নাম ত্রিপুরা সুন্দরী‌।
ত্রিপুরা সুন্দরীর পূজাও এই বিশেষ দিনে করা যেতে পারে। ত্রিপুরা সুন্দরী বুধের দেবতা। বুদ্ধির কারক। তাই জড়বুদ্ধিসম্পন্ন ব্যক্তিগণও ত্রিপুরা সুন্দরীর মন্ত্র জপ করে সুফল পেতে পারেন।


বূধের বীজমন্ত্র মন্ত্র : ঔঁ স্ত্রীং শ্রীং বুধায় ১০০৮ বার

ত্রিপুরা সুন্দরীর মূলমন্ত্রঃ
"ওঁ এং হ্রীং শ্রীং ত্রিপুরা সুন্দরীয়ৈ নমঃ।"
অথবা "হুম শ্রীং হ্রীং বজ্র ভারচান্যে হুম হুম ফট্ এং।"১০৮ বার

এতে বড় বিশেষ প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে ও কবচম্ তৈয়ারী হয় ।খরচ হবে ১২৫০০ টাকা।চার জন পূরোহিত,একজন গ্ৰহাচার্য ও এক জন নাপিত।এই কাজে প্রোয়োজন।

নীলসরস্বতী ও ত্রপুরাসুন্দরীর প্রনাম

: সর্বমঙ্গল-মঙ্গল্যে শিবে সর্বথসাধিকে। শরণ্যে ত্র্যম্বকে গৌরী নারায়ণী নমোহস্তুতে॥
.
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200602093040

Monday, June 1st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে ব‍্যাবসা দারদের জন্য ধনযোগাদি

জোতিষ শ্রাস্ত্রে ব‍্যাবসা দারদের জন্য ধনযোগাদি

সুপ্রভাত
আজকেরজোতিষক প্রতিবেদন টি ব‍্যাবসা দারদের জন্য।
ধনযোগাদি

১.রবি লগ্নপতি হয়ে যদি সিংহরাশিতেই অবস্থিত হয়, মঙ্গল এবং বৃহঃস্পতিও যদি লগ্নে থাকে অথবা লগ্নস্থানের ওপর মঙ্গল ও বৃহস্পতি পূর্ণদৃষ্টি পতিত হয় তবে ধনযোগ সূচিত হবে।

২.চন্দ্র লগ্নপতি হয়ে যদি কর্কটরাশিতে অবস্থিত হয় এবং উক্ত চন্দ্র যদি মঙ্গল ও বৃহস্পতি দ্বারা পূর্ণদৃষ্ট হয় ---- তবে ধনযোগ সূচিত হয়।

৩. মঙ্গল যদি লগ্নপতি হয়ে লগ্নেই (মেষ লগ্ন হলে মেষ রাশিতে , বৃশ্চিকলগ্ন হলে বৃশ্চিক রাশিতে) অবস্থান করে এবং চন্দ্র , শুক্র ও শনি যদি লগ্নে থাকে অথবা লগ্ন স্থানে তিনটি গ্রহ দ্বারা পূর্ণদৃষ্ট হয় ---তবে ধনযোগ সূচিত হবে।

৩. বুধ যদি লগ্নপতি হয়ে লগ্নেই (মিথুন রাশিতে বা কন্যা লগ্ন হলে কন্যা রাশিতে) অবস্থিত হয় ---- এবং লগ্নে যদি শুক্র ও শনি অবস্থিত হয় অথবা লগ্ন স্থানে শনি ও শুক্র দ্বারা পূর্ণদৃষ্ট হয় --- ধনযোগ সূচিত হবে।

৪. বৃহস্পতি যদি লগ্নপতি হয়ে লগ্নেই (ধনুলগ্ন হলে ধনুতে , মিন লগ্ন হলে মীনে) অবস্থিত হয়, বুধ এবং মঙ্গলও যদি লগ্নস্থানে থাকে অথবা লগ্নস্থানে বুধ ও মঙ্গল দ্বারা যদি পূর্ণদৃষ্ট হয় ---তবে ধনযোগ সূচিত হয়।

৫. শুক্র যদি লগ্নপতি হয়ে লগ্নেই ( বৃষলগ্ন হলে বৃষে, তুলালগ্ন হলে তুলায়) অবস্থিত হয় ----শনি ও বুধ যদি লগ্নে থাকে অথবা লগ্নস্থানে যদি শনি ও বুধ কর্তৃক পূর্ণদৃষ্ট হয়---তবে ধনযোগ সূচিত হবে।

ফলাফল: যাদের জন্মকুণ্ডলীতে উপরোক্ত যোগদির যে কোনো একটি যোগ লক্ষিত হবে ---সেই জাতক অবশ্যই প্রভূত ধনসম্পতির অধিকারী হবে।

:মন্তব্য:
উপরোক্ত প্রত্যেকটি যোগের ক্ষেত্রেই লগ্নপতির অবস্থানের ওপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে।এছাড়া দশা,অন্তত দশা ওএকাদশপতি গ্ৰহের অবস্থান গোচর ফল একান্ত ভাবে বিচার করতে হবে‌

প্রতিবিধান:১) শ্রী লক্ষীদেবৈই নমঃ ১০৮ বার
২)লাং ইন্দ্রায় নমঃ ১৮ বার
৩) ইং কুবেরায় নমঃ ১৮ বার

সূর্য বা মাতঙ্গী যন্ত্রম্ বীজমন্ত্র ঔঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায় ১০০ বার যন্ত্রমের ছবি নিচে দেওয়া হলো।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200601071544

Sunday, May 31st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গুরুচন্ডাল দোষ ও তার প্রতি কার

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গুরুচন্ডাল দোষ ও তার প্রতি কার

সুপ্রভাত
আজকের প্রতিবেদন টি জন্মকুন্ডলিতে খুব দেখা যায়।ভালো লাগলে শেয়ার করুন ,কপি করে নিজেকে ছোট করবেন না।

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গুরুচন্ডাল দোষ

জন্মকুণ্ডলীতে বৃহস্পতি রাহু ও কেতু দ্বারা একত্রে যে কোনো রাশিতে অবস্থান করলে এই দোষ সূচিত হয়। আবার বৃহস্পতি রাহু বা বৃহস্পতি কেতু পূর্ণ দৃষ্টি বিনিময় করলেও গুরুচন্ডাল দোষ সূচিত হয়। এটি একটি অশুভ যোগ।

অশুভ ফল

১. জন্মকালে বৃহস্পতি রাহু / কেতু লগ্নের পঞ্চমে থাকলে এটি উচ্চশিক্ষায় বিঘ্ন ঘটায়।

২. ৭ মে থাকলে বিবাহ সমস্যাবহুল ও বিলম্বিত হয়।।

৩. দশমে থাকলে কর্মে জটিলতা বৃদ্ধিকারী হয়।

৪. লগ্নে থাকলে শরীর ও মন ভালো যায় না।

৫. দ্বাদশ স্থানে থাকলে উচ্চশিক্ষিত হয় কিন্তু নেশাগ্রস্ত হয়।।

৬. একাদশে থাকলে আকস্মিকভাবে রাহুর অন্তর দশায় রোজগার কমে যায়।

৭. দ্বিতীয়ে থাকলে মান হয় এবং গুনহীন হয়।।

৮. চতুর্থ স্থানে থাকলে মা বাবার সহিত সম্পর্ক নষ্ট হয়।

৯. নবমে থাকলে একাধিকবার ভাগ্যবিপর্যয় ঘটে। রাহু বা বৃহস্পতির অন্তর দশায় সমস্ত কাজে বাধা হয়।
শুভফল

১. অষ্টমে এই যোগ থাকলে আকস্মিক মৃত্যু হয় না এবং রোগে ভোগে না ।

২. ষষ্ঠ স্থানে থাকলে গুপ্ত শত্রু থাকে না। থাকলেও তা ক্ষতিকারক হয় না।

৩. তৃতীয় স্থানে থাকলে ভ্রাতা ভগ্নির উন্নতি হয়।

প্রতিকার

১)পীতপোখরাজ ৬ রতি তর্জনীতে।
যদি মীন ও ধনু তে গুরুচন্ডাল দোষ হয়।

বীজমন্ত্র
২)ওঁ হ্রিং ক্লিং হুং বৃহস্পতয়ে ।

৩)নবমে, সপ্তমে, পঞ্চমে, একাদশে বৃহস্পতি ও রাহু/ কেতু যুক্ত হলে Hasonite garnet 9-10 রতি মধ্যমা অঙ্গুলীতে
বীজমন্ত্র
৪)ওঁ ঐ হ্রিং রাহবে 108 বার স্নান করে।

জন্ম কুন্ডলী তে অন‍্যান‍্য জারগায় গুরুচন্ডাল দোষ কোষ্ঠিতে থাকলে বৃহস্পতি ও রাহুর বীজমন্ত্র জপ করতে হবে।স্নান করে ১০৮ বার বাহুর।
সন্ধ্যায় কেতুর ১০৮ বার।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200531094753

Saturday, May 30th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্র সরকারি ও বেসরকারি কর্ম

জোতিষ শ্রাস্ত্র সরকারি ও বেসরকারি কর্ম

সুপ্রভাত
জ্যোতিষশাস্ত্রে সরকারি চাকরির ও বেসরকারি বিচার

https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

লিংকে ক্লিক করুন ও সাবস্ক্রাইব করুন।

জ্যোতিষশাস্ত্রে কুণ্ডলীতে জন্ম তারিখ- গ্রহগত সংযোগ ও অবস্থানের দ্বারা সরকারি চাকরির বিচার বা গণনা ক‍রা হয়

গ্রহ এবং স্থানগুলি দ্বারা জ্যোতিষশাস্ত্রে সরকারি চাকরির গণনা পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা যাক ।

জ্যোতিষশাস্ত্রে সরকারি চাকরির ইঙ্গিত প্রদানের ক্ষেত্রে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ গ্রহ হল সূর্য । সূর্য হল গ্রহজগতের প্রধান। এর অবস্থান এর উপর নির্ভর করে সরকারি চাকরি।

বৈদিক জ্যোতিষশাস্ত্রে সরকারি ও বেসরকারি চাকরিজন্য সূর্যের পরে শনিই হল দ্বিতীয় সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ।

জ্যোতিষশাস্ত্রে সরকারি চাকরির গণনার ক্ষেত্রে তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ গ্রহ হল চন্দ্র । চন্দ্র সূর্যের সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করে । বিশেষত, বিদেশ বিষয়ক পেশার সঙ্গে যুক্ত আমলাদের কুষ্ঠীতে চন্দ্র খুব স্পষ্ট হয় । যদি আপনার কুণ্ডলীতে সূর্য এবং চন্দ্র শুভ স্থানে থাকে তবে সরকারি চাকরি প্রাপ্তির সম্ভাবনা অনেকখানি বেড়ে যায় ।

এই গ্রহগুলি ছাড়াও, মঙ্গল হল পুলিশ অথবা মিলিটারি চাকরির জন্য গুরুত্বপূর্ণ গ্রহ । যদি আপনি শিক্ষা সম্বন্ধীয় কোনও পেশা, যেমন শিক্ষকতা বা অধ্যাপনার প্রতি আগ্রহী হন তবে শক্তিশালী বৃহস্পতির উপস্থিতি আবশ্যক যা আপনার পেশার স্থানকে প্রভাবিত করবে ।

এখন জ্যোতিষশাস্ত্রে সরকারি চাকরি গণনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিকে নিয়ে আলোচনা করা যাক ।
১০ম স্থান হল পেশার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থান । এটি শুধু পেশার স্থানই নয়, এটি পরিচিতি এবং কৃতিত্ব অর্জনেরও স্থান । সুতরাং যদি আপনি আই.এ.এস. অথবা আই.পি.এস. কিংবা যেকোনো প্রকার সিভিল সার্ভিসের প্রতি আগ্রহী হন, তবে আপনার ১০ম স্থান এবং ১০ম পতির অত্যন্ত শক্তিশালী হওয়া প্রয়োজন । এটি সর্বতোভাবে গৃহীত যে, যদি ১০ম স্থানে সূর্য অবস্থান করে তাহলে সরকারি চাকরি প্রাপ্তির সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায় । ১০ম স্থানে সূর্য দিগ­-বল প্রাপ্ত হয়, যা এই শক্তিকে আরও বাড়িয়ে দেয় । যদি আপনার ১০ম স্থান খুব শক্তিশালী না হয়, তবে এই ধরণের চাকরি প্রাপ্তির সম্ভাবনা ম্লান হয়ে যায় ।

৬ষ্ঠ স্থান হল চাকরি বা পেশার স্থান । এটি উপচয় স্থান এবং অর্থ ত্রিকোণের মধ্যে অন্যতম । এটি শত্রুদের ওপর এবং প্রতিযোগিতায় জয়লাভকে ইঙ্গিত করে । সুতরাং শক্তিশালী ৬ষ্ঠ স্থান আই.এ.এস./ আই.পি.এস. এর মতো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্যকে সুনিশ্চিত করে ।

১১তম স্থান হল প্রাপ্তি এবং সাফল্যের স্থান । যদি ১১তম স্থান কোনোভাবে যুক্ত না থাকে, তাহলে আমরা কোনও কাজেই সাফল্য অর্জন করতে পারব না । এটি ষষ্ঠ স্থান থেকে ষষ্ঠ তম । সুতরাং ভবৎ ভবম নীতি অনুযায়ী এটি প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে আরেকটি প্রয়োজনীয় স্থান । সুতরাং ১১তম স্থান হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান, সরকারি চাকরির জন্য গ্রহগত অবস্থান পরীক্ষা করার ক্ষেত্রে ১০ম স্থানের পর এটি সম্ভবত সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ স্থান ।

চাকরির গণনার সময়ে স্থান (৫ম) এবং ভাগ্যস্থান (৯ম) ও ১০ম স্নান একাদশ স্থান খুব গুরুত্বপূর্ণ ‌

সূর্য, চন্দ্র, শনির মতো গ্রহেরা এইসমস্ত স্থানগুলির সঙ্গে যুক্ত থেকে জ্যোতিষশাস্ত্রে সরকারি চাকরির যোগ সৃষ্টি করে ।

লগ্নপতিকে শক্তিশালী হতে হবে এবং যদি এটি ১ম, ১০ম, ৯ম, ৬ষ্ঠ অথবা ১১তম স্থানে তাদের পতিদের সঙ্গে অবস্থান করে তবে, তা সফল পেশা জীবনের জন্য একটি ভালো গ্রহগত অবস্থান । লগ্নপতি যখন সূর্য, শনি, বৃহস্পতি ও মঙ্গলের সঙ্গে সংযুক্ত হয় এবং এইসব স্থানগুলিতে অবস্থান করে, তখন জ্যোতিষশাস্ত্রে এটি সরকারি চাকরির জন্য একটি শুভ সংযোগ ।

আপনার ১০ম পতি যদি সূর্য, চন্দ্র, বৃহস্পতি ও শনির ন্যায় গ্রহগুলির সাথে সংযোগ স্থাপন করে এবং ১ম, ৬ষ্ঠ, ৭ম, ১০ম অথবা ১১তম স্থানে অবস্থান করে তখন, আপনার সরকারি চাকরি প্রাপ্তির সম্ভাবনা খুবই প্রবল । ১০ম পতি ও তার অবস্থান সূচিত করে যে কোন বিভাগে আপনি সর্বাধিক লাভ প্রাপ্ত হবেন ।

৬ষ্ঠ স্থান চাকরি ও পেশাকে সূচিত করে । সুতরাং অষ্টক ভর্গ, সদবল প্রভৃতিতে ৬ষ্ঠ স্থান কে ৭ম স্থানের চেয়ে শক্তিশালী হতে হবে । যদি ৬ষ্ঠ পতি ১০ম পতির সঙ্গে অথবা ১০ম পতি ৬ষ্ঠ পতির সঙ্গে যুক্ত থাকে এবং ৬ষ্ঠ পতি শক্তিশালী হয়, শনিও ১০ম স্থানকে প্রভাবিত করে এবং সূর্যের উপস্থিতিও স্পষ্ট হয় তখন, বৈদিক জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী সরকারি চাকরির যোগ থাকে । যদি আমরা কুষ্ঠীতে এইধরণের সংযোগ দেখি তখন, আমরা নিশ্চিতভাবেই সরকারি চাকরি গণনার দিকে এগোতে পারি ।

যেকোনো প্রকার প্রশাসনিক চাকরির ক্ষেত্রে বৃহস্পতি খুবই শক্তিশালী হওয়া উচিৎ । যদি বৃহস্পতি সূর্য অথবা শনির সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে লগ্ন, ৫ম, ৬ষ্ঠ, ১০ম অথবা ১১তম স্থানে অবস্থান করে তখন, এটি সরকারি চাকরি, বিশেষ করে প্রশাসনিক ক্ষেত্রে পেশার অত্যন্ত প্রবল যোগ সৃষ্টি করে ।

আসুন দেখে নিই কোন গ্রহের প্রভাবে কেমন চাকরি পেতে পারেন।

রবি – সরকারি চাকরি, বেসরকারি উচ্চ পদ, চলচ্চিত্র পরিচালক ও চিকিৎসক হওয়ার সম্ভবনা।

চন্দ্র – চিত্রশিল্পী, সেলসম্যান, নাবিক, টুরিস্ট গাইড, ক্যাটারার, অভিনয়, কৃষি, সম্পাদক ইত্যাদি।

মঙ্গল – পুলিশ, গৃহনির্মাণ, সেনা বিভাগ, ফৌজদারি, আইনজ্ঞ, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, কৃষিকাজ, আগুনের সঙ্গে সম্পর্ক যুক্ত কাজ ইত্যাদি।

বুধ – সাংবাদিকতা, আয়কর দফতর, বাদ্যকার, জীবনবীমা, ডাক বিভাগ, লেখক, পুস্তক বিক্রেতা, উকিল, শিল্পী ইত্যাদি।

বৃহস্পতি – যে কোনও কাজেই এরা কৃতকার্য হতে পারে।অধ্যাপক, বৈজ্ঞানিক, যন্ত্রী, দর্শন, পূজাপাঠ, বিচারক ইত্যাদি।

শুক্র – সঙ্গীত, জ্যোতিষী, আইনবিদ, সুগন্ধ দ্রব্যের ব্যবসা, ফলিত বিজ্ঞান, কবি, মিষ্টির দোকান, স্বর্ণ ব্যবসায়ী, সার্ভেয়ার, সরকারি কাজ ইত্যাদি।

শনি – রাজনীতিবিদ, জ্যোতিষী, পূজাপাঠ, তান্ত্রিক, কুলি, দায়িত্বশীল কর্মচারী, কৃষি, ভারী লৌহ শিল্প, সমাজসেবা, ম্যানেজার, সেক্রেটারি ইত্যাদি।

রাহু – শিল্প- বাণিজ্য, রেল, ট্রাম, বাস, আকাশবাণী, চোর, ডাকাত, কাঁসা- পিতল, ব্যাঙ্ক, আমদানি-রপ্তানি, বিদ্যুৎ, ইলেকট্রিক ইঞ্জিয়ার, রেডিও, শিক্ষক ইত্যাদি।

কেতু – নার্সিং, কালোবাজারি, পোলট্রি, গুপ্তচর, কাস্টমস, ফোটোগ্রাফি, নার্স, মাছের ব্যবসা, পশুখাদ্য, ধর্মীয় যাজক, কীর্তনিয়া, স্টিল ইত্যাদ

আসুন দেখা নেওয়া যাক গ্ৰহ সংযুতি

শনি+রবি= সরকারী কর্মচারী কেরানী পদে

শনি+চন্দ্র= হয় জাতক বা জাতিকা এমন কোনো কর্মে নিযুক্ত হবে যে কাজে প্রচুর ভ্রমণ করতে হয় ,অর্থাৎ সেলস এ

শনি+মঙ্গল= পুলিশ বিভাগ। ডিফেন্স বা আগুন নির্বাপক বিভাগ। ইত্যাদি।

শনি+বুধ= শিক্ষক, অধ্যাপক,লেখক,অথবা ব্যাবসা প্রমোটারী

শনি+বৃহস্পতি=গুরুসৌরী যোগ, বেশ শুভ যোগ! আরাম দায়ক কর্ম। সে যে কাজই করুক না কেন, সন্মান সে পাবে পাবে! জর্জ,ব‍্যারিষ্টার আইনজীবী,

শনি+শুক্র= নির্দেশ করে অর্থ বা বিলাস বহুল চাকুরী, আঈ টি সেক্টর, সফ্টওয়্যার ইজ্ঞিয়ার,ডি এম,ইত্যাদি।

শনি+রাহু= পাপকাতারি যোগ এর অর্থ জাতক বা জাতিকা কারো অধীনস্থ হয়ে কর্ম করবে। এছাড়া এ যোগে স্মাগলার জমির দালালী,লটারি ইত্যাদি।সুদের ব‍্যাবসা এদের ভালো হয়।কিন্তু হাজত বাস অবসম্ভাবী।

শনি+কেতু= সাধুসর্প যোগ,একে কর্মহীন যোগ ও বলা হয়। কেতু মানে বাধা, আগেই বলেছিলাম। কেতু পার্থিব সকল কিছু শেষ করে দিয়ে জাতক বা জাতিকাকে আদ্ধাত্মিক পথে টেনে আনতে চায়, এরা কোনো কাজে বেশী দিন থাকে না।

রবি + মঙ্গল = ব‍্যাঙ্গ কর্মচারী, রেল ,ইরিগেশন ইত্যাদি।

সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200530082147

Saturday, May 30th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

বাস্তূ টিপস ও জোতিষ

বাস্তূ টিপস ও জোতিষ

সূপ্রভাত
আজকের প্রতিবেদন টি পড়ে আপনাদের ভালো লাগবে। (পূনঃপ্রচার)

১৫ টি জোতিষক বাস্তূ টোটকা বদলে দিতে পারে জীবনের গতি।

নিয়ম-১: বাড়িতে ঢোকার মুখে কোনো খালি দেওয়াল থাকলে সেটিকে খালি না রেখে ছবি লাগান।

নিয়ম-২: মন চঞ্চল? তাহলে উত্তর -পূর্ব দিকে একটু বসে থাকুন। মনঃসংযোগ করতে পারলে আরও ভালো।

নিয়ম-৩: উত্তর-পূর্ব দেয়ালে এমন ছবি লাগান যেখানে লম্বা পথ দেখা যাচ্ছে, সূর্যমুখী ফুলের ছবিও লাগাতে পারেন।

নিয়ম-৪: পারিবারিক সম্পর্কের উন্নতির জন্য একটি পারিবারিক ছবি লাগাতে পারেন। তবে অবশ্যই দক্ষিণ পশ্চিম দিকে। ছবিটি সোনালি ফ্রেমে বাঁধানো হলে ভালো হয়।

নিয়ম-৫: পূর্ব দিকে পড়ার টেবিল রাখুন।

নিয়ম-৬: পূর্ব দিকের দেয়ালে সূর্যোদয়ের ছবি লাগাতে পারেন। সামাজিক সম্পর্ক ভালো হবে।

নিয়ম-৭: চেষ্টা করুন বাড়ির দরজা জানলার যোগফল যেন জোড় সংখ্যার হয়।

নিয়ম-৮: অর্থের জোগান সবসময় ভালো রাখতে লাল রঙের ঘোড়ার ছবি লাগান।

নিয়ম-৯: রাতে শোয়ার সময় স্ত্রী স্বামীর বাঁদিকে শুলে দাম্পত্য শান্তি বজায় থাকে।

নিয়ম-১০: খাটের নীচটি পরিষ্কার ও ফাঁকা রাখুন। ভবিষ্যতের পক্ষে শুভ।

নিয়ম-১১: রান্নাঘরে গ্যাস ও পানির কল যতটা সম্ভব দূরে রাখুন।

নিয়ম-১২: শোয়ার ঘর বানান বাড়ির দক্ষিণ পশ্চিমের ঘরগুলি।

নিয়ম-১৩: উত্তর পূর্ব দিকে মাছের অ্যাকুরিয়াম রাখুন, জীবনে উন্নতি হবে।

নিয়ম-১৪: ঘরের পূর্বদিকে সবুজ গাছ রাখুন। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সম্পর্ক ভালো হবে।

নিয়ম-১৫: উপরের ১৪টি নিয়ম মেনে চলার অভ্যাস করুন।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200530081503

Friday, May 29th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

মহামারি ও দূঃভীক্ষ থেকে মুক্র হতে দুটি বিশেষ বীজমন্ত্র

GOOD MORNING

. গোচর রহস্য (Transit)

মহাবিশ্বে গ্রহরা আপন কক্ষপথে সদায় ঘুরে চলেছে, কেউ থেমে নেই। ঠিক যে সময় আপনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন সেই সময় গ্রহরা যে যেখানে ছিল তার একটি স্থির চিত্রই হল আপনার জন্মছক। তাই ছবি রুপ জন্মছকে গ্রহরা স্থির। এইবার বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন গ্রহরা বিভিন্ন রাশিতে প্রবেশ করছে আবার বেরিয়ে যাচ্ছে, এই চলমানতা কে বলা হয় গ্রহের গোচর বা ট্রানজিট। জন্মছকে বা কুষ্ঠিতে গ্রহরা কিন্তু স্থির,এদের বলে নেটাল গ্রহ। আপনার জীবনে প্রতি নিয়ত কি ঘটছে বা কি ঘটতে চলেছে তা কিন্তু নির্ভর করছে দুটি বিষয়ের ওপর, (এক) আপনার এখন কি দশা চলছে আর (দুই) এই ট্রানজিট গ্রহদের সাথে নেটাল গ্রহের স্বাক্ষাতে কি কি ঘটনার সৃষ্টি হচ্ছে। দশা নিয়ে পরে আলোচনা করবো। আজ বরং বলি ট্রানজিট নিয়ে।

যারা অফিসে বসে ছিল মানে স্টাফেরা, তারা হলেন আপনার জন্মছকে বসে থাকা স্থির গ্রহ বা নেটাল প্ল্যানেট। তারা আপনাকে কাজ দেবে, কিন্তু তাদের মর্জি মতন সময় হলে। তাই কেউ কাজ করছে আর কেউ গল্পে ব্যাস্ত! মানে ধরুন আপনার বিবাহের যোগ আছে, তা বলে কি বিবাহ কারক গ্রহ আপনাকে প্রতিবছর বিবাহ দেবে? নাকি জন্মছকে যদি লটারি প্রাপ্তির যোগ থাকে তো সেই গ্রহ আপনাকে প্রতি বছর লটারি দেবে! তা তো হয় না, তবে মনে প্রশ্ন আসে,কখন তারা তাদের কাজ করবে? কখন তারা আপনাকে ফল দেবে?

উত্তর হল ট্রানজিট। অফিসে বেশ কিছু স্টাফ গল্পে মশগুল ছিল, কিন্তু যেই লিফ্ট থেকে তাদের বস রুমে ঢুকলেন সঙ্গে সঙ্গে তারা যে যার কাজে লেগে পড়লেন। এখানে বস হলেন সেই ট্রানজিট গ্রহদের মত, যে রাশিতে প্রবেশ করল বা যেন রাশির দিকে দেখলো সেই সেই রাশিতে বসে থাকা জন্মকালীন গ্রহরা তাদের নিজের নিজের কাজ speed এর সঙ্গে করতে লাগলো।
আচ্ছা, বস না এসে যদি অপর কেউ ওই ঘরে প্রবেশ করতো তবে কি হত? তাহলে কারোর কারোর কাজে পরিবর্তন আসতো হয়তো। তার মানে এটা দেখা যাচ্ছে যে ট্রানজিট গুরুত্বপূর্ণ তবে সব গ্রহের ট্রানজিট সমান গুরুত্ব পূর্ন নয়।

সূর্য থেকে পৃথিবী পর্যন্ত এর মাঝে যে সকল গ্রহ আছে তাদের কে বলা হয় ইনার প্ল্যানেট, ট্রানজিটে এদের ভূমিকা খুব কম, এরা হল বুধ, শুক্র, চন্দ্র।
যারা পৃথিবীর কক্ষপথের বাইরের দিকে আছে, তাদের বলা হয় আউটার প্ল্যানেট। এদের ট্রানজিট ওই বসের মত, খুব গুরুত্বপূর্ণ! এরা হল মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, রাহু এবং কেতু। তবে শেষের চারটেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
(একমাত্র দেশের আবহাওয়া,অবস্থা,জলবায়ু বা যুদ্ধ পরিস্থিতি বিচারে ইউরেনাস নেপচুন আর প্লুটো কেও ধরা হয়।)

এখন আর বেশি বলবো না, পরের পোষ্টে transit নিয়ে অনেক রহস্য উন্মোচন করবো, কথা দিলাম, তবে যেতে যেতে কিছু উদাহরণ দিয়েই যাই!

১) গোচরে শনি প্রথম যখন জন্মছকের শুক্রের উপর দৃষ্টি দেয় বা সেখানে প্রবেশ করে,জাতক বা জাতিকা তখন চাকুরি পায়। বা কর্ম জগতে প্রবেশ করে।
২) আর ওপরে বর্ণিত একই রকম ভাবে, শনি না হয়ে বৃহস্পতি হলে, জাতক বা জাতিকার বিবাহ হয়।
৩)বর্তমান গোচর খুব খারাপ ২ রা জূন থেকে আরো খারাপ।হবে এই মহামারি ও দূভিক্ষ।

তবে মনে রাখবেন, জন্মছকে যা নেই তা হাজার ট্রানজিটে মিলে গেলেও আপনি কখনোই পাবেন না।
শুধু দবী দূর্গা কে স্মরণ করুন।
বীজমন্ত্র ১) দূং দূর্গে দূর্গে রক্ষনী স্বাহা হ্রীং দূর্গায় নমঃ ১০৮ বার স্নান করে।
২) হূং হনুমতে রুদ্রাত্মকায় হূঁ ফট্ স্বাহা।১০৮ সন্ধ্যায় ভালো থাকবেন।

https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

লিংকে ক্লিক করুন।ভালো লাগলে সাবস্ক্রাইব করুন।



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200529131928

Thursday, May 28th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গ্ৰহের প্রভাবে কি কি রোগ হয়

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গ্ৰহের প্রভাবে কি কি রোগ হয়

সুপ্রভাত

আজকর প্রতিবেদন টি আপনাদের খুব ভালো লাগবে।ভালো লাগলে কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

কোন কোন গ্রহের প্রভাবে মানুষের কি কি রোগ দেখা যায়

জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে নয়টি গ্রহ রয়েছে।
রবি
চন্দ্র
মঙ্গল
বুধ
বৃহস্পতি
শুক্র
শনি
রাহু
কেতু

এই নয়টি গ্রহ শরীরের বিশেষ অংশে প্রভাব ফেলে বা রোগ সৃষ্টি করে। দেখে নেওয়া যাক কোন গ্রহের ফলে কি কি রোগ হতে পারে এবং তার প্রতিবিধান দেওয়া হলো।

১). রবি: এই গ্রহের স্থান মাথা , ও মুখ ।রবি বিরুদ্ধ হলে মাথা ও মুখের কোনো অংশে অসুখ হতে পারে।এই গ্রহের প্রভাবে দৃষ্টি শক্তি কমে যেতে পারে, brain tumour হতে পারে, মানসিক ভারসাম্যহীন হতে পারে এবং দাঁতে রোগ দেখা দিতে পারে। এমন কি মুখে ক্যান্সার হতে পারে।এবং ব্রণ হতে পারে,ও কানের সমস্যা হতে পারে।

প্রতিবিধান: রত্ন চুনী ৪-৫ রতি অনামিকা আঙ্গুলী
বীজমন্ত্র: ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায়।
লাল পোষাক পরে পূর্ব দিকে মুখ করে সকাল 6 টাই ১০০ বার

২.) চন্দ্র : এই গ্রহের অবস্থান গলা ও বুক। চন্দ্র বিরূপ হলে সবসময় সর্দি কাশি, হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট , ফুসফুসে কোনো অসুখ এমন কি হৃদরোগ হতে পারে। এছাড়া নার্ভাস disoder , depression , ও কর্কট জনিত সমস্যা অর্থাৎ ক্যান্সার হতে পারে।

প্রতিবিধান: মুক্ত ৯-১০ রতি তর্জনী অঙ্গুলী তে।

বীজমন্ত্র: ওঁ ঐং ক্লিং সোমায়:.
সন্ধে বেলায় 108 বার।

৩). মঙ্গল: এই গ্রহের স্থান পেট ও পিঠ ।
মঙ্গল বিরূপ থাকলে পেটের ও পিঠের যেকোনো স্থানে অসুখ হতে পারে।শিরদাঁড়ায় আঘাত ও স্পন্ডেলাইটিস হতে পারে, হার ভাঙ্গা, শিরা ছিড়ে যাওয়া , দুর্ঘটনায় রক্তপাত, আলসার, রক্ত শুন্যতা, আগুনে পুড়ে যাওয়া, শরীরের যেকোনো অংশে অস্ত্র পচার হতে পারে।

প্রতিবিধান: রক্তপ্রবাল ১১-১২ রতি অনামিকা বা মধ্যমা অঙ্গুলীতে।

বীজমন্ত্র : ওঁ হুং শ্রীং মঙ্গলায়
108 বার স্নান করে।

৪)বুধ:
এই গ্রহটি দুর্বল হয়ে পরলে আমাদের মস্তিষ্ক এবং নার্ভাস সিস্টেমের উপর মারাত্মক খারাপ প্রভাব পরে। ফলে নার্ভাস সিস্টেম দুর্বল হয়ে পরার পাশপাশি নানাবিধ স্কিন প্রবলেমও মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। সেই সঙ্গে লেজুড় হতে পারে অ্যালার্জি, মস্তিষ্কের ক্ষমতা কমে যাওয়া এবং স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়ে পরার মতো সমস্যাও। তাই তো বলি বন্ধু, যদি দেখেন জন্ম কুষ্টিতে বুধের অবস্থান দুর্বল হয়ে পরেছে, তাহলে যত শীঘ্র সম্ভব পান্না ধারণ করতে ভুলবেন না যেন! এতে বুধের খারাপ প্রভাব কেটে যেতে সময় লাগে না।

প্রতিবিধান:রত্ন ৫-৬ রতি পান্না কনিষ্ঠা অঙ্গুলি তৈ
বীজমন্ত্র : ঔঁ স্ত্রীং শ্রীং বুধায় ১০৮ বার।

৫) বৃহস্পতি:
এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এই গ্রহটির প্রভাব দুর্বল হয়ে পরলে ওজন বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। সেই সঙ্গে চুল পড়ার হার বেড়ে যাওয়া, লিভারের সমস্যা, ডায়াবেটিস, টিউমার এবং মনোযোগ ক্ষমতা কমে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। শুধু তাই নয়, বৃহস্পতি গ্রহের খারাপ প্রভাবের কারণে কিন্তু মারাত্মক অর্থনৈতিক ক্ষতি হওয়ারও আশঙ্কা থাকে। তাই সাবধান বন্ধু সাবধান! প্রসঙ্গত, এই বিশেষ গ্রহটির খারাপ প্রভাব কমাতে হলুদ নীলকান্তমণি কিন্তু দারুন কাজে আসে।
প্রতিবিধান: রত্ন পোখরাজ ৬ রতি অনামিকা অঙ্গুরী তে।
বীজমন্ত্র : ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ১০৮ বার স্নান করে।

৬) শুক্র:
কোনও কারণে যদি এই গ্রহটির খারাপ প্রভাব পরে আপনার উপর, তাহলে কিডনি সম্পর্কিত নানাবিধ রোগ মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে পারে কিন্তু! সেই সঙ্গে লেজুড় হতে পারে বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যাও। তাই তো বলি বন্ধু, জন্ম কুষ্টিতে যদি শুক্র গ্রহ দুর্বল হয়ে পরার যোগ থাকে, তাহলে হিরের একটা আংটি পড়তে দেরি করবেন না যেন!

প্রতিবিধান : হীরা ১০০ সেন্ট বা ৭ রতি
সাদা জারকন অনামিকা অঙ্গুলি তে
বীজমন্ত্র: ঔঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায় ১০৮ বার স্নান করে।

৭)শনি গ্রহ:
কারও উপর শনি গ্রহের খারাপ প্রভাব পরলে কিন্তু ভিষণ বিপদ! কারণ সেক্ষেত্রে হাজারো রকমের সমস্যা যেমন মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। সেই সঙ্গে আর্থ্রাইটিস, নার্ভাস ডিজঅর্ডার, হাড়ের রোগ এবং ডিপ্রেশনের মতো ডিজিজে আক্রান্ত হওয়ার ভয়ও থাকে। এক্ষেত্রে এমন সব শারীরিক সমস্যার হাত থেকে মুক্তি পেতে নীলা পরার প্রয়োজন রয়েছে।
প্রতিবিধান:
বত্ন : ৫ রতি নীলা মধ‍্যমা অঙ্গলি তে
বীজমন্ত্র : ঔ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়ঃ ১০৮ বার সন্ধ্যায়

৮). রাহু: রাহু লগ্নে, ষষ্ঠ, দ্বাদশ স্থানে থাকলে আকস্মিক দুর্ঘটনা, স্নায়ু রোগ, রক্তচাপ , ব্লাড ক্যান্সার ও stoke হতে পারে।

প্রতিবিধান: হ্যাসনাইট গারনেট ৯-১০ রতি মধ্যমা অঙ্গুলীতে ।

বীজমন্ত্র: ওঁ ওই হ্রিং রাহবে ১০৮ বার স্নান করে।

৯.) কেতু: কেতুর অবস্থান lower abdoman এ। পিত্ত ঘটিত রোগ , gynocological সমস্যা, চর্ম রোগ, গুহ রোগ , দুরারোগ্য ব্যাধি যেমন cancer ও যৌন রোগ হতে পারে।

প্রতিবিধান: ক্যাটস আই ৩-৪ রতি কনিষ্ঠা অঙ্গুলীতে।

বীজমন্ত্র: ওঁ হ্রীং ঐং কেতবে ১০৮ বার সন্ধ্যায়।
108 বার সন্ধে বেলা।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200528005500

Wednesday, May 27th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে আকস্মিক অর্থলাভ ও অভিনয় বৃত্তি

সূপ্রভাত
আজকে আমি আপনাদের জন্য দুটি গুরুত্বপূর্ণ যোগ তুলে ধরলাম।ভালো লাগলে শেয়ার ও কমেন্ট করবেন।

আকস্মিক অর্থলাভ যোগ

একাদশপতি লগ্নে এবং একাদশপতি লগ্নে থেকে রাজযোগ কারক হলে -----আকস্মিক অর্থলাভ যোগ সূচিত হবে।
অথবা
একাদশপতি দ্বিতীয়ে, দ্বিতীয়পতি কেন্দ্রে এবং একাদশে বৃহস্পতি থাকলে আকস্মিক অর্থলাভ যোগ সূচিত হবে।

ফল
উপরোক্ত দুটি যোগে জাত ব্যক্তি আকস্মিকভাবে প্রভূত অর্থ লাভ করবে। লটারী, ফাটকা, ঘোরদৌড় প্রভৃতিতে এরূপ জাতক প্রভূত অর্থলাভ করে থাকে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য : একাদশপতি এবং একাদশপতির অবস্থানের উপরই আকস্মিক অর্থলাভ যোগ বিশেষভাবে নির্ভরশীল, তাছাড়া নিম্নলিখিত যোগাযোগ কোষ্ঠীতে থাকলে আকস্মিকভাবে অর্থলাভ ঘটতে পারে।

১. একাদশপতি কেন্দ্র বা কোনস্থ হয়ে শুভ গ্রহ যুক্ত হলেও আকস্মিকভাবে অর্থ এবং দ্রব্যলাভ ঘটবে।তবে একাদশপতির বলাবল বিশেষ রূপে বিবেচ্য।

২. একাদশে বৃহস্পতি, দ্বিতীয়ে চন্দ্র, এবং শুক্র থাকলেও আকস্মিক অর্থপ্রাপ্তি যোগ সূচিত হবে।
বৃহস্পতি, চন্দ্র, বা শুক্রের মধ্যে যে গ্রহটি কোষ্ঠিতে বলবান এবং শুভ সেই গ্রহের দশান্তর্দশায় বা একাদশপতির
দশান্তর্দশায় ঐরূপ আকস্মিক অর্থলাভ যোগ সূচিত হইবে।

।অভিনয় বৃত্তি যোগাদি

১. লগ্নের দ্বিতীয়ে বুধ, লগ্নে শুক্র এবং দ্বিতীয়পতি নবমে অথবা দশমে থাকলে ----অভিনয় বৃত্তি যোগ সূচিত হয়।

২. লগ্ন যদি শুভগ্রহের ক্ষেত্রে হয়, দ্বিতীয়পতি ও দ্বিতীয়স্থান যদি বলবান হয় এবং দশমপতির সঙ্গে যদি মঙ্গল ও শুক্রের শুভ যোগাযোগ (একত্র সমাবেশ, দৃষ্টি বিনিময়, ক্ষেত্র বিনিময় ) ----তবে অভিনয় বৃত্তি যোগ সূচিত হবে।
৩. দ্বিতীয়পতি একাদশে বলবান হয়ে অবস্থান করলে --- দ্বিতীয়স্থানে বৃহস্পতি ও শুক্রের পূর্ণদৃষ্টি পতিত হলে অভিনয় বৃত্তি যোগ সূচিত হবে।

৪. লগ্নের দ্বিতীয়ে শুক্র থাকলে এবং দ্বিতীয়পতি লগ্নের কেন্দ্রে থাকলেও ----অভিনয় বৃত্তি যোগ সূচিত হবে ।

ফল-- উপরোক্ত সকল যোগে জাত ব্যক্তি অভিনেতা বা অভিনেত্রী হতে পারে এবং অভিনয় ক্ষেত্রে যশস্বী হবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য: যোগকারক গ্রহাদীর বিশেষ করে দ্বিতীয় স্থান এবং দ্বিতীয় পতির বলবত্তা ও শুভত্বের ওপর অভিনয় বৃত্তি যোগের কারকতা নির্ভরশীল

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200527112603

Wednesday, May 27th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে পিত্তরোগ ও গুহ‍্যরোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে পিত্তরোগ ও গুহ‍্যরোগ

সুপ্রভাত।
আজকের প্রতি বেদন দুটি রোগ নিয়ে।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

পিত্তরোগ যোগ

যদি লগ্নের ষষ্ঠ স্থানে রবি আর একটি অশুভগ্রহের সঙ্গে অবস্থান করে এবং অপর আর একটি অশুভ গ্রহ দ্বারা যদি অনুরূপ রবি দৃষ্ট হয়----তবে পিত্তরোগ সূচিত হবে।

ফল
জাতক পিত্ত রোগ জনিত কারণে কষ্ট পাবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য
কিন্তু রবি লগ্নের ষষ্ঠ স্থানে অবস্থান এমনিতে শুভ। কিন্তু রবি ষষ্ঠ স্থানে অপর আর একটি অশুভ গ্রহের সঙ্গে যুক্ত হলে জাতকের স্বাস্থ্য উত্তম থাকবে না, মাঝে মাঝেই কোন না কোনো রোগে ভুগবে ---পিত্ত জনিত কষ্টই হবে প্রধান।

গুহ্যরোগ যোগ

চন্দ্র যদি কর্কট বা বৃশ্চিক রাশিতে অশুভ নবাংশে অবস্থিত হয়, তবে গুহ্য রোগ সূচিত হইবে।

ফল
জাতকের গুহ্য রোগ হইবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য
অর্শ, হার্নিয়া, জটিল গুপ্ত রোগ দেখা যেতে পারে

প্রতিবিধান।

১)কেতু (বীজমন্ত্র)
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং ঐং কেতবে। জপ সংখ্যা – ১০৮ বার।
গায়ত্রী– ওঁ গদাহস্তায় বিদ্মহে অমৃতেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ কেতুঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ পলালধূমসঙ্কাশং তারাগ্রহবির্মদকম্। রৌদ্রং রৌদ্রাত্মকং ক্রূরং তং কেতুং প্রণমাম্যহং॥
ইষ্টদেবতা – ধূমাবতী।
ধারণরত্ন – ক্যাটস্ আই, ধূপ – মধুযুক্ত দারুচিনি, বার – শনি/মঙ্গল বার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা

২)ধুমাবতী যন্ত্রম

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200527001135

Tuesday, May 26th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে নেত্রনাশ ও অন্ধ যোগ

জোতিষ শ্রাস্ত্রে নেত্রনাশ ও অন্ধ যোগ

সুপ্রভাত

আজকের প্রতিবেদন টি অতি জরুত্বপূর্ণ এবং জোতিষ শ্রাস্ত্রে এটি একটি নতুন সংযোজন।আমি অর্থ উপার্জন এর জন্য জোতিষ শ্রাস্ত্র করি না সকলের মঙ্গলের জন্য লিখি।দয়া করে কেউ কপি করবেন না।ভালো লাগলে শেয়ার করুন।যদি ও তার সংখ্যা খুবই কম।তবুও আমি লিখি।

নেত্রনাশ যোগ ও অন্ধ যোগ

যদি দশমপতি এবং ষষ্ঠপতি লগ্নে দ্বিতীয়পতি সহ একত্রে অবস্থান করে অথবা দশমপতি , ষষ্ঠপতি, এবং দ্বিতীয়পতি যদি কোষ্ঠিতে নিচস্থ হয়, তবে নেত্রনাশ যোগ হয়।

ফল
এই যোগে জাত ব্যক্তি শাসকদের বিরাগভাজন হয়ে দৃষ্টিশক্তি হারাবে।

ব্যাখ্যা এবং মন্তব্য
দ্বিতীয়পতি , ষষ্ঠপতি এবং দশমপতি যদি একত্রে লগ্নস্থানে থাকে----তবে সরকারী শাসকদের বিরাগভাজন হেতু জাতক দৃষ্টি শক্তি হারাবে। উপরিউক্ত যোগের ক্ষেত্রে ঋষিগণ এরূপ ফল নির্দেশ করেছেন। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় যে, এরূপ যোগে জাত ব্যক্তিগণ তাদের শেষ বয়সে দৃষ্টি শক্তি হারায়। যে কোনো জাতকের দৃষ্টিশক্তির উপর রবি ও চন্দ্রের প্রভাব বেশি । অতএব কোন জাতকের যদি রবি ও চন্দ্র বলবান হয়,, তাহলে নেত্রনাশ নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ ও নেই। তাছাড়াও এখন কোনো শাসক নেত্রনাশ করার মতো শাস্তিও প্রদান করে ন।

: অন্ধ যোগ
যদি বুধ এবং চন্দ্র লগ্নের দ্বিতীয়ে অবস্থান করে , তবে অন্ধ যোগ সূচিত হবে।

[ফল
রাত্রিকালে জাতকের দৃষ্টিশক্তি ত্রুটিযুক্ত হবে বা জাতক জন্মান্ধ হবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য

বুধগ্রহ দেহস্থ স্নায়ুসমূহকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং চন্দ্র দৃষ্টিশক্তি কে নিয়ন্ত্রন করে। অতএব এই দুটি গ্রহ দ্বিতীয়ে অবস্থান করলে জাতক রাতকানা হয়ে থাকে। কিন্তু কোনো জাতক জন্মান্ধ হলে লগ্নের দ্বিতীয়ে অবশ্যই রবি, দ্বিতীয়পতি এবং লগ্নপতি একত্রে সহাবস্থান করবে। কিন্তু উক্ত তিনটি স্থানের অধিপতিদের মধ্যে যদি কোন অধিপতি লগ্নের দ্বিতীয়ে উচ্চস্থ হয়, সেক্ষেত্রে জাতক অন্ধ হবে না, সল্প দৃষ্টিশক্তি যুক্ত হতে পারে

প্রতিকার:
বুধ
——-
মন্ত্র – ওঁ ঐং শ্রীং শ্রীং বুধায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সৌম্যরূপায় বিদ্মহে বাণেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ বুধঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ প্রিয়ঙ্গুকলিকাশ্যামং রূপেণাপ্রতিমং বুধম। সৌম্যং সর্বগুণোপেতং তং বুধং প্রণাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ষোড়োশী অথবা ত্রিপুরভৈরবী।
ধারণরত্ন – পান্না, ধূপ – সঘৃত দেবদারু, বার – বুধবার, প্রশস্ত সময় – বেলা ১২টা পর্যন্ত।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200526172321

Saturday, May 23rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

প্রাকৃতিক দুর্যোগ, মহামারি, দূভিখ‍্য ও জোতিষ ২০২০

প্রাকৃতিক দুর্যোগ, মহামারি, দূভিখ‍্য ও জোতিষ ২০২০

সূপ্রভাত

আজকের প্রতিবেদন টি সকলের ভালো লাগবে
আশা করি সকলেই শেয়ার ও কমেন্ট করুন।
জোতিষ শ্রাস্ত্রে আমার এই প্রতিবেদন টি প্রথম
দয়াকরে কেউ কপি করবেন না।

জোতিষ শ্রাস্ত্রে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ,মহামারি ,দূঃভিক্ষ

প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলো একপ্রকারের প্রাকৃতিক ঘটনা, যাতে মানুষের আর্থ-সামাজিক ক্ষতি হয়ে থাকে। যদিও তা স্বাভাবিক প্রাকৃতিক ঘটনা হিসেবেই ঘটে থাকে, তবে অনেক ক্ষেত্রে মানুষের কাজ-কর্মের প্রভাবে প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হওয়ায় এরকম ঘটনা ঘটে থাকে। সাধারণ ভাষ্যে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলো স্বাভাবিক প্রাকৃতিক নিয়মের ব্যতিক্রম

জ্যোতিষ একটি সংস্কৃত শব্দ। এই শব্দের একটি অর্থ হল “জ্যোতির্বিষয়ক” এবং অস্ত্যর্থে এই শব্দের একটি অর্থ হল “জ্যোতিষশাস্ত্রবিৎ” এবং অন্য অর্থ “জ্যোতির্ব্বিৎ”। জ্যোতিষ ৬ টি বেদাঙ্গের অন্যতম। বেদাঙ্গ জ্যোতিষের উপলব্ধ শ্লোকগুলিতে মূলতঃ সূর্য্য-চন্দ্রের আবর্তন ও ঋতুপরিবর্তন সংক্রান্ত বিষয় আলোচিত হয়েছে। বেদের লিপিবদ্ধকরণের সময় যজ্ঞানুষ্ঠানের দিন, ক্ষণ ও মূহুর্তাদি নির্ণয়েও জ্যোতিষের বহুল ব্যবহার ছিল। জ্যোতিষশাস্ত্রের একটি বিভাগ দেশ, রাজ্য, শহর, গ্রাম ইত্যাদির এবং প্রাকৃতিক ঘটনাবলীর যেমন বৃষ্টি, অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, ভূমিকম্প, ঝড়, ঝঞ্ঝা, মহামারী বা প্লাবণের ভবিষ্যদ্বাণী করতেও ব্যবহৃত হয়।

জন্ম যার আছে তার মৃত্যুও আছে -এ কথা সত্য়ি। প্রতিনিয়ত দুনিয়ায় কত দুর্ঘটনা, প্রাকৃতিক বিপর্যয় মহামারী ঘটেই চলেছে। যার ফলে মৃত্যু হচ্ছে বহু মানুষের। এই যেমন বর্তমানে করোনা ভাইরাসের আক্রমণে প্রায় প্রতিদিনই কত সংখ্যক মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। করোনা ভাইরাসের আক্রমণে প্রায় সারাবিশ্বে লকডাউন চলছে। এমন সমস্ত মহামারী বা প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে আবার প্রাণেও বেঁচে ফিরেছেন অনেকে। তবে কি তারা কপালজোড়েই বেঁচে ফিরেছেন? এই বিষয়ে কি বলছে জ্যোতিষশাস্ত্র! সুবিশাল এই পৃথিবীতে ছোট বড় যত ঘটনা ঘটে তার পুরোটাই নির্ভর করে গ্রহ এবং নক্ষত্রের গতিবিধির উপর, এমনটাই দাবি জ্যোতিষশাস্ত্রর।

প্রাকৃতিক বিপর্যয় বা মহামারীর ফলে যে বহুমৃত্যু হয় জ্যোতিষশাস্ত্রর মতে, কোনও জাতকের অষ্টম ভাবের অধিপতির সঙ্গে তিন বা তার বেশি গ্রহ যদি একই রাশিতে থাকে তবে সেই ব্যক্তির প্রাকৃতিক বিপর্যয় বা দুর্ঘটনার ফলে আকষ্মিক মৃত্যুর সম্ভাবনা থাকে। জ্যোতিষশাস্ত্রের মতে কোনও দেশের দুর্ঘটনাগ্রস্ত স্থানের নামের রাশিও নাকি এক্ষেত্রে কাজ করে। কোনও দেশের জন্মলগ্ন, সেই দেশের প্রধাণ যিনি তাঁর রাশি, গ্রহের প্রভাবের উপর নির্ভর করে। এই সব কারণ ছাড়াও জাতকের গোচর খারাপ হলেও যুগপত মৃত্যুর সম্ভাবনা থাকে। শুধু এই নয় যদি জাতকের অষ্টাধিপতি গ্রহর অষ্টমভাব, আয়ুস্থান, ক্ষীণ অধিপতি অস্তগত হবে, অথবা পাপদ্বারা প্রভাবিত হবে তখন সেই জাতকের প্রাকৃতিক বিপর্যয় বা মহামারীর ফলে মৃত্যুর যোগ থাকে।

একটি প্রশ্ন আমাদের মাঝেমধ্যে এসেই যায়- সংবাদপত্রে বা টিভিতে প্রায়ই দেখা যায় বড়বড় ভূমিকম্প, মহামারী, বন্যা বা বড়বড় দুর্ঘটনা যেমন ট্রেন বা প্লেন দুর্ঘটনার সংবাদ।সাইক্লোন বা ঘূর্ণিঝড় এই দুর্ঘটনাগুলিতে দেখা যায় একই সময়ে একই স্থানে বহু লোকের মৃত্যু হয়েছে, আবার অদ্ভুত ভাবে অনেকেই প্রাণে বেঁচে গেছেন। এর পিছনে কি কোনও জ্যোতিষীয় নিয়ম কাজ করছে? উত্তরটা হল- হ্যাঁ, করছে।

বিশ্বের প্রত্যেকটি ঘটনা জ্যোতিষ এবং গ্রহ-নক্ষত্রের গতির দ্বারা স্পন্দিত হয়।

আকস্মিক দুর্ঘটনা ঘটার এবং তাতে মানুষের মৃত্যুর কারণ:

১। বিশ্বের প্রত্যেকটি ভূ-ভাগ আলাদা আলাদা গ্রহের নিয়ন্ত্রণে আছে। দুর্ঘটনার সময় ওই ক্ষেত্রের স্বামীগ্রহ কমজোর হয় অথবা অনিষ্ট প্রভাবে থাকে।

২। দুর্ঘটনাগ্রস্ত স্থানের নামের রাশিও এক্ষেত্রে কাজ করে। কোনও দেশের জন্মলগ্ন, রাশি, ওই সময় ওই দেশের রাজা বা প্রধানমন্ত্রীর রাশি, তাঁর উপর চলতে থাকা গ্রহদের মহাদশা-অন্তদশা, গোচর ইত্যাদির প্রভাবও দুর্ঘটনার উপর পড়ে। যেমন- একই পরিবারে বসবাসকারী মাতা-পিতা, ভাই-বোনের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আর্থিক স্থিতি ইত্যাদি বিষয় পরস্পরের অনন্য প্রভাব পড়ে।

১। লগ্ন বা লগ্নাধিপতি পাপ যুক্ত হবে, অথবা ত্রিকোণ স্থানে হবে, অথবা পাপকর্তরী যোগ (পাপ গ্রহ দ্বারা বেষ্টিত) সৃষ্টি হবে।

২। বালরিষ্ট, অল্পায়ু, চোট, দুর্ঘটনা, জলে ডোবার যোগ, মঙ্গল শনির প্রতিযোগ কোষ্ঠীতে অবশ্যই বিদ্যমান হবে।

৩। ষষ্ঠ ভাব মজবুত হবে, ষষ্ঠ ভাব অধিপতি স্থানে থাকবে এবং পাপদ্বারা প্রভাবিত হবে।

৪। অষ্টাধিপতি অষ্টম ভাব এবং আয়ুস্থান ও অধিপতি ক্ষীণ হবে, অস্তগত হবে, অথবা পাপদ্বারা প্রভাবিত হবে।

৫। মারকেশ গ্রহের মহাদশা-অন্তদশা চলতে থাকবে।

৬। এই সকল কারণ-ছাড়া সকল মৃত্যুপথযাত্রীর গোচর খারাপ হবে।

৭। দুর্ঘটনা সম্পর্কিত মৃত্যুযোগ হলে, অর্থাৎ কোনও জাতকের অষ্টম ভাবের অধিপতির সাথে তিন অথবা তার অধিক গ্রহ একই রাশিতে থাকলে ওই ব্যক্তি অন্য ব্যক্তিদের সাথে একই সঙ্গে মারা যাবে।

৮)আজকের গোচর( খুব মন্দ গোচর)
লগ্ন ধনুরাশিতে মূলা নক্ষত্রে

রবি বৃষ রাশিতে কৃত্তিকা নক্ষত্রে

চন্দ্র (দগ্ধ) বৃষ রাশিতে কৃত্তিকা নক্ষত্রে

মঙ্গলে কুম্ভ রাশিতে শতভিষা নক্ষত্রে

বুধ বৃষ রাশিতে মৃগশিরা নক্ষত্রে

বৃহস্পতি(ব:) মকর রাশিতে উত্তরসাড়া নক্ষত্রে

শুক্র (ব:)বৃষ রাশিতে মৃগশিরা নক্ষত্রে

শনি (ব:) মকর রাশিতে উত্তরসাড়া নক্ষত্রে

রাহু(ব:) মিথুন রাশিতে মৃগশিরা নক্ষত্রে

কেতু(ব:) ধনু রাশিতে মূলা নক্ষত্রে

ইউরেনাস মেষরাশিতে ভরণী নক্ষত্রে

নেপচুন কুম্ভ রাশিতে পূর্বভাদ্র নক্ষত্রে

প্লুটো(ব:) মকর রাশিতে উত্তর সাড়া নক্ষত্রে

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200523004736

Friday, May 22nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে নেপচুনের ভূমিকা

জোতিষ  শ্রাস্ত্রে নেপচুনের ভূমিকা

সুপ্রভাত

জীবনচক্রে নেপচুনের প্রভাব কেমন জেনে নিন

৯টি প্রধান গ্রহ মানুষের জীবনকে প্রভাবিত করে(পূনঃপ্রচার)
জ্যোতিষশাস্ত্র মতে রবি,চন্দ্র প্রভৃতি নামে সাতটি প্রধান নৈস্বর্গীক গ্রহ আছে এবং রাহু কেতু নামের দুটি ছায়া অবস্থান করছে। এদের সকলকে মিলিয়ে মোট ৯টি প্রধান গ্রহ মানুষের জীবনকে প্রভাবিত করে। এছাড়াও কিছু অন্যান্য গ্রহ ও জ্যোতিস্ক রয়েছে যারা মানুষের জীবনচক্রের উপর শুভ অশুভ প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম। তারা হলো ইউরেনাস, নেপচুন ও প্লূটো।

জেনে নেওয়া যাক মানবজীবনে নেপচুনের প্রভাব সম্পর্কে -

বর্তমানে জোতিষ শ্রাস্ত্রে নেপচুনকে বারুণী গ্রহ নামে অভিহিত করা হয়, কারণ গ্রহটি বরুণ বা ইউরেনাসের পরবর্তী গ্রহ এবং গ্রহটি ইউরেনাসের পরের কক্ষপথ ধরে সূর্যকে নির্দিষ্ট সময়ে পরিক্রমা করে চলেছে। এই গ্রহটির স্বক্ষেত্র হল মীনরাশি। এই গ্রহটির কারকত্ব হল জলীয় প্রকৃতির। কর্কট, বৃশ্চিক, মীন প্রভৃতি জলতত্ত্বের রাশিগুলিতে অবস্থানকালে এই গ্রহটি অধিক বলশালী হয়ে ওঠে। এই গ্রহটি প্রায় ১৪ বছরে এক একটি রাশিকে অতিক্রম করে। অর্থাৎ এক একটি রাশিতে ১বৎসর ২ মাস করে অবস্থান করে।ভারতীয় জ্যোতিষ মতে এই গ্রহকে বরুণ অর্থাৎ ‘জলদেবতা’ নামে অভিহিত করা হয়।বর্তমানে নেপচুন কুম্ভরাশি তৈ আছে।কুম্ভরাশি বা শনির ঘরে থেকে নেপচুন দূভিখ‍্য ,মহামারি ও অকাল মৃত্যু ঘটায়।এর দিক মার্গী।

এখন দেখে নেওয়া যাক এই গ্রহটির লগ্নাদি দ্বাদশভাবে অবস্থানের শুভা অশুভ ফল -

লগ্ন ভাবে যদি নেপচুন গ্রহটি অবস্থান করে তবে জাতক মাঝারী গঠন যুক্ত, চিন্তাশীল প্রকৃতির, গম্ভীর স্বভাবের ব্যক্তি হিসাবে পরিচিত হয়। জাতকেরা বিভিন্ন দ্রব্যাদির বিষয়ে ও বাণিজ্যের ব্যাপারে বিশেষ সর্তক থাকেন। জাতকেরা প্রেমের ক্ষেত্রে সাফল্য লাভ করে থাকে। এরা এদের মনের মতো জীবনসঙ্গী পেয়ে থাকেন। কিন্তু অপরদিকে লগ্নভাবে যদি নেপচুন বা বারুণী গ্রহটি অশুভ ভাবে অবস্থান করে তবে জাতক নির্ধন, দুঃখক্লিষ্ট, চিন্তাগ্রস্ত এবং বিভিন্ন বিষয়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে থাকে।জীবনকে সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে নিতে গেলে তাকে তাকে যথেষ্ট পরিশ্রম করতে হবে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200522183407

Friday, May 22nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গুপ্তশত্রু ও সম্প‍্যর্ক কেন ভাঁঙে

জোতিষ শ্রাস্ত্রে গুপ্তশত্রু ও সম্প‍্যর্ক কেন ভাঁঙে

সুপ্রভাত
আজকের প্রতিবেদন গুপ্ত শত্রু ও
কেন সম্পর্ক ভাঙে ? কি বলছে জ্যোতিষ শাস্ত্র ?
গুপ্তশত্রু ও বন্ধু দ্ধারা প্রতারণা

জ্যোতিষে ১২টি ভাবের মধ্যে ষষ্ঠ ভাব থেকে শত্রুর বিচার করা হয়। শত্রু, গুপ্ত শত্রু, বিচার পদ্ধতি
(১) মকর ও কুম্ভ যাদের ষষ্ঠ ভাব হয়, সেখানে যদি কোনও গ্রহ না থাকে, তা হলে জাতকের সে ভাবে শত্রু হয় না। আর যাদের ষষ্ঠে শনি থাকে, তারা বার বার শত্রুকে পরাজিত করলেও, শত্রুও বার বার তার সঙ্গে শত্রুতা করে চলে। চোর, ঠগ, বাটপার দ্বারা জীবনে অনেক বার ক্ষতিগ্রস্থ হতেপারে
২)লগ্নে ষষ্ঠে প্লুটো ও লগ্নে বুধ+কেতু থাকলে বন্ধু দ্ধারা প্রতারণার শিকার হন।

সম্পর্কে ভাঙন
অনেক এমন দম্পতি আছে বা আছেন যারা লাভ ম্যারেজ করেছেন, তারপর দীর্ঘদিন সংসার করেছেন। অথচ তার পরেও তাদের দাম্পত্য জীবন ভেঙ্গে খানখান হয়ে গেছে।

আমার দীর্ঘদিনৈর ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় জেনেছি যে লগ্ন, লগ্নপতি, ৫চ স্থান ও ৫ম পতি, এরা যখন কাছাকাছি থাকে বা যে কোন ভাবে দৃষ্টি বিনিময় করে তখন প্রেম হয় এবং সেই প্রেম বিবাহে পরিণত হয়। লগ্ন, ৫ম ও ৭ম পতির তখন Connection তৈরি হয়। প্রেমে ধোঁকা খাবে অথবা ডিভোর্স হবে ৫ম পতির উপর যদি দুর্বল ৮ম পতির দৃষ্টি পরে। আবার গোচরে ৫ম পতিতে ৮ম পতির জোরালো দৃষ্টির জন্যে আকস্মিক ভাবে ধোঁকা খেতেও আমি দেখেছি।

এমনও জাতক দেখেছি, ৫ম ও ৫ম পতির ওপর ৮ম ও ১২দশ পতির প্রভাব বেশি – তখন একসাথে একাধিক প্রেম করেন ও স্ত্রীকে ডির্ভোস দেয় ওই সব জাতকেরা হঠাৎই কোন মেয়েকে ভালবাসতে শুরু করেন। একটি প্রেম শুরু হয় ঠিকই,কিন্তু অন্যটির অর্থাৎ এতদিনের জীবনসঙ্গিনীর সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে। পরিনতি ডিভোর্স এবং পরে এরা প্রতারণার কারণে নিজের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়।

বিবাহিত জীবনে শুক্র গ্রহের প্রভাবও সবথেকে বেশী। রাহু, মঙ্গল ও কেতুর প্রভাবে শুক্র শুভ গ্রহ হলেও নিজের সারবত্ব হারিয়ে ফেলে। পীড়িত শুক্রে প্রেমে বাঁধা, একাধিক প্রেম, প্রেমে ব্যর্থতা, মিথ্যা বদনাম, প্রেম সম্পর্কিত বিষয়ে ঝুট-ঝামেলা এবং সারাজীবন বিপরীত লিঙ্গ দ্বারা প্রতারিত হতে থাকা।

অনেক সময় দেখা গেছে পীড়িত শুক্র বিবাহের পরেও অবৈধ সম্পর্ক থেকে চরম ক্ষতির সৃষ্টি করে এবং দেহের সৌন্দর্য নষ্ট করে এবং প্রজনন অঙ্গে রোগ দেখা দেয়। এবার এক কথায়, একেবারে সারসংক্ষেপে, কয়েকটি গ্রহের অবস্থানগত প্রতিক্রিয়া কী হতে পারে তা জানিয়ে রাখি।

০০ মঙ্গল + শুক্র – জাতক জাতিকাকে ভুল পথে চালিত করে। আয়ের থেকে ব্যয় বেশি করায়।

০০ রাহু + মঙ্গল + শুক্র – বিবাহিত জীবনে চরম অশান্তির সৃষ্টি হয়। স্বামী ও স্ত্রীকে নিয়ে ঝুট ঝামেলা লেগেই থাকে। শান্তি কিছুতেই পাওয়া যায় না।

০০ (রাহু + শুক্র) (ম + শু) (কে + শু) (রাহু + ম + শুক্র) (কেতু + মঙ্গল + শুক্র) যে কোন লগ্নের বা যে কোন রাশির জন্মছকে থাকলে বিপরীত লিঙ্গ থেকে সাবধান।

০০ লগ্নের – ২য়, ৪র্থ, ৭ম এবং ১২ ঘরে পীড়িত শুক্র যোগ সবথেকে অশুভ যোগ। এই যোগ জাতক জাতিকার জীবনে উন্নতির পথে বাঁধা, উচ্চশিক্ষায় বাঁধা, অর্থনৈতিক ভারসাম্য নষ্ট, ওষুধের প্রতি আসক্তি, সন্তান সমস্যা, সম্পত্তি, যানবাহন সংক্রান্ত সমস্যা, বিদেশ ভ্রমনে বাঁধা দিয়ে থাকে।

সেইজন্য দরকার একজন বিশেষজ্ঞ এবং বিবাহের আগে নিজেদের জন্মছকগুলোর সঠিক বিচার ও প্রতিবিধান। শুধু যোটক বিচার নয়। পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে প্রত্যেকটা গ্রহ এবং তার Connection কোথায় বিপদ ডেকে আনবে আপনাদের জীবনে, তার আভাস আগাম জানা থাকলে একজন প্রাজ্ঞ জ্যোতিষী আপনাকে দেখাতে পারে জীবনে শান্তি ও সমৃদ্ধির পথ
প্রতিবিধান:

বীজমন্ত্র:১) সকালে ৬.০৪ মিঃ লাল রঙের পোশাক পরে ঔঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায় ১০০ বার বা ৩ মিঃ।
২)স্নান করে বৃহস্পতির বীজমন্ত্র ,ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ১৮ বার
৩) স্নান করে শিবের দিকে তাকিয়ে
ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।১০ বার
ঔঁ জূসঃ স্বাহা ১৮ বার
গায়ত্রী
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।১০ বার

প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর।।১ বার
৪)সন্ধ্যায় ঔঁ দূং দূর্গে দূর্গে রক্ষনী স্বাহা হ্রীং দূর্গায় নমঃ ৩ বার।

৭)সন্ধ্যা ৭ টায় ঔঁ ঐং ক্লীং সোয়ায় ১৮ বার
৮)রাত্রী ৯ টায় ঔঁ হ্রীং ঐং কেতবে ১৮ বার
৯)রাত্রী ১১ টায় শুয়ে পড়বেন ঔঁ হ্রীং ১০ বলে
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200522181415

Wednesday, May 20th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে কেশহীনতা ও কর্কর ভাসী যোগ

সুপ্রভাত
আজকের প্রতিবেদন আপনাদের খুব ভালো লাগবে।
কেশহীনতা যোগ

যদি জাতলগ্ন অশুভগ্রহের ক্ষেত্রে হয় অথবা ধনু এবং বৃষলগ্নে যদি জন্ম হয় এবং লগ্নস্থান যদি অশুভগ্রহাদি দ্বারা দৃষ্ট হয়, তবে কেশহীনতা যোগ সূচিত হবে।

ফল
জাতকের মাথায় টাক (bald headed ) পড়বে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য
মাথায় টাক পড়াকেও অনেকে দুর্ভাগ্যসূচক মনে করেন । উপরোক্ত যোগের সংজ্ঞানুযায়ী কেবলমাত্র মেষ, বৃশ্চিক, মকর , কুম্ভ, বৃষ , এবং ধনুলগ্নে জাত ব্যক্তিদেরই মাথায় টাক পড়তে পারে অবশ্য সেই সঙ্গে যুক্ত অশুভ গ্রহ দৃষ্ট হওয়া আবশ্যক
: কর্কশভাষী যোগ

যদি জন্মকুণ্ডলীতে কোন একরাশিতে চন্দ্র ও শনি একত্রে সহাবস্থান করে , তবে এই যোগ সূচিত হবে।
ফল

এই যোগে জাত ব্যক্তি কর্কশভাষা যুক্ত হবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য

কিন্তু চন্দ্র ও শনি যদি বৃহস্পতি দ্বারা দৃষ্ট হয়, তবে এই যোগ বিনষ্ট হবে । কিন্তু অনুরূপ চন্দ্র শনি যদি মঙ্গল দ্বারা দৃষ্ট হয় তাহলে জাতক কর্কশভাষী, একগুঁয়ে , এবং ব্যঙ্গকারী হবে।

প্রতিকার :
১)কাঁচা হলুদ বাটা,আমলা ও ঘিতকূমারির রস নিয়ে টাঁকে লাগিয়ে 2 ঘন্টা পর স্নান করবে।
২) বেশী সাবান স‍্যাম্পু মাখবেন না।
৩) চুলে বেশি রং করবেন না।
৪) ৭ ঘন্টা নিশ্চন্তে ঘুমোবেন।চিন্তা করলে টাঁক বারে।
৫)বীজমন্ত্র : ঔঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায় ১০৮ বার।স্নান করে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200520081221

Tuesday, May 19th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

অকাল মৃত্যু ও অকাল বৈধব‍্য যোগ ও জোতিষ

অকাল মৃত্যু ও অকাল বৈধব‍্য যোগ ও জোতিষ

সুপ্রভাত

আজকের প্রতিবেদন দূর্ঘটনা ও অকাল বৈধব‍্য যোগ
আপনার রাশিচক্রে দুর্ঘটনার যোগ আছে কি না জেনে নিন(ভালো লাগলে কমেন্ট ও শেয়ার করুন)

দুর্ঘটনার সঙ্গে সুপ্রভাবে জড়িয়ে আছে আকস্মিকতা। জ্যোতিষ শাস্ত্র দুর্ঘটনার জন্য মূলত অষ্টম ভাবকে দায়ী করেছে। আবার গ্রহগত দিক থেকে দেখা গেলে মুখ্য কারক মঙ্গল,শনি, রাহু, কেতু ও চন্দ্র। দুর্ঘটনার বিচারে চন্দ্র খুব দুর্বল নির্দেশক। কারণ একমাত্র ভ্রমণে বা জলে দুর্ঘটনা চন্দ্র নির্দেশ করে। প্রধানত মঙ্গলই দুর্ঘটনার কারক গ্রহ।
এবার দেখা যাক দুর্ঘটনা কেন বা কখন হতে পরে -
১) অষ্টমে শনি এবং চতুর্থ-পতি ষষ্ঠে অবস্থান করলে ভ্রমণরত অবস্থায় দুর্ঘটনা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
২) শনি মঙ্গলের সহাবস্থান অথবা দৃষ্টি বিনিময় ঘটলে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা থাকবে বিশেষ ভাবে ওই গ্রহ দুটির মধ্যে যদি কোনও গ্রহ অষ্টম-পতি হয় অথবা অষ্টম-ভাবে অবস্থিত হয়।
৩) দুঃস্থানে অথবা নীচ-ক্ষেত্রে মঙ্গল পাপগ্রহ দ্বারা দৃষ্ট বা যুক্ত হলে শারীরিক আঘাত প্রাপ্তির সম্ভাবনা থাকবে।
৪) অষ্টম-ভাব, অষ্টম-পতি এবং মঙ্গল পাপগ্রহের মধ্যগত বা পাপযুক্ত ও দৃষ্ট হলে দুর্ঘটনার প্রবল সম্ভাবনা থাকবে।
৫) রাশিচক্রে রাহু-মঙ্গল যোগ অশুভ সূচক। রাহু ও মঙ্গলের সহাবস্থান বা দৃষ্টি বিনিময় ঘটলে আকস্মিক আঘাতে রক্তপাতের সম্ভাবনা থাকে। এর সঙ্গে কোনও ভাবে অষ্টম-ভাব বা অষ্টম-পতির সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করলে দুর্ঘটনার প্রাবল্য বৃদ্ধি পাবে।
রাশিচক্রে দুর্ঘটনার বিচারের সময় দেখতে হবে প্রাণহানির সম্ভাবনা আছে কিনা। লগ্ন-পতি, লগ্ন-ভাব বলবান ও শুভ হলে প্রাণহানির সম্ভাবনা থাকবে না। দুর্ঘটনার কারক গ্রহ যদি বৃহস্পতি দ্বারা দৃষ্ট হয় তবে প্রাণহানির সম্ভাবনা থাকবে না। সধারনত রাশিচক্রে যে সব গ্রহ দুর্ঘটনার জন্য দায়ী, ওই গ্রহের দশান্তদশায় দুর্ঘটনার সম্ভাবনা প্রবল থাকে।
৬) কুন্ডলী তে শুক্র ও কেতু অষ্টমে একত্রে থাকলে
এবং কেতুর অন্তর দশা চল্লে জাতকের দূর্ঘটনায় মৃত্যু নিশ্চিত।

অনপত্য দোষ
গ্রহের স্থান অনুযায়ী অকাল বৈধব্য যোগ -
১) লগ্ন, চতুর্থে, সপ্তমে, অষ্টমে ও দ্বাদশে মঙ্গল থাকলে অকাল বৈধব্য যোগ প্রবল হয়।
২) সপ্তম ও অষ্টমে পাপগ্রহ থাকলে অকাল বৈধব্য যোগ সৃষ্টি হয়।
৩) দ্বাদশ পতি ও ষষ্ঠপতির দশা অন্তর্দশা চললে, তা কেটে যাওয়ার পর বিবাহ দিতে হয়। অন্যথায় বৈধব্য

বিবাহে নিষিদ্ধ যোগ বিশেষ। বর এবং কন্ত উভয়ের রাশি গণনাতে ষষ্ঠ ও অষ্টম হইলে তাহাকে যড়ষ্টক কহে । এই মেলকে বিবাহ করিলে দম্পতীর মৃত্যু কিম্বা কলহ হয়। জ্যোতিষে ষড়ষ্টক দুই প্রকারে বিভক্ত করা হইয়াছে ; অরিষড়ষ্টক ও মিত্রষড়ষ্টক । তাহার মধ্যে সিংহ মকর, কষ্ঠ মেষ, মীন তুলা, কর্কট কুম্ভ, বৃষ ধন্থ, মিথুন বৃশ্চিক, ইহাদের ষড়ষ্টককে অরিষড়ষ্টক কহে। যেমন, বরের রাশি সিংহ ও কস্তার রাশি মকর হইলে তাহাকে অরিযড়ষ্টক বলে। কারণ সিংহ হইতে গণনা করিলে মকর ষষ্ঠ স্থানে পড়ে; আবার মকর হইতে গণনা করিলে সিংহ অষ্টম স্থানে হয় ।

প্রতিবিধান
১)দূর্ঘটনা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মহাসংকোট মোচন কবচম।
২) বীজমন্ত্র : হূং হনুমতে রুদ্রাত্মকায় হূঁ ফট স্বাহা

প্রতিবিধান অকাল বৈধতা
১) কূজ বিবাহ ,বিবাহের পূর্বে
মঙ্গল লগ্নে থাকলে - নারায়নের সঙ্গে
মঙ্গল চতুর্থে থাকলে- শিবের সঙ্গে
মঙ্গল সপ্তমে থাকলে- পূর্ণ কলসের সঙ্গে
মঙ্গল অষ্টমে থাকলে- বট বৃক্ষের সঙ্গে কন্যা হলে
ছেলে হলে কলা গাছের সঙ্গে।
মঙ্গল দ্ধাদশে থাকশে বগলা মুখি মায়ের পূজা।
বীজমন্ত্র: ঔঁ হূং শ্রীং মঙ্গলায় ১০৮ বার স্নান করে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200519075133

Monday, May 18th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে ইউরেনাস এর গুরুত্ব

জোতিষ শ্রাস্ত্রে ইউরেনাস এর গুরুত্ব

সূপ্রভাত
ইউরেনাস
জ্যোতিষশাস্ত্রমতে পৃথিবীর উপরিস্থিত সকল জীবের উপর গ্রহ নক্ষত্রগুলির প্রভাবই তাদের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। সৌরমন্ডলের প্রধাণ সাতটি জ্যোতিস্ক ও দুটি ছায়ার অংশই (যা রাহু ও কেতু নামে পরিচিত) মূলত জ্যোতিস্ক শাস্ত্রের মুখ্য আলোচিত বিষয়। কিন্তু তাছাড়াও কিছু অন্যান্য গ্রহ ও জ্যোতিস্ক রয়েছে যারা মানুষের জীবনচক্রের উপর শুভাশুভ প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম। এই গ্রহ ও জ্যোতিস্কের মধ্যে উল্লেখযোগ্য জতিস্কগুলি হল ইউরেনাস, নেপচুন, প্লুটো ও ভাগ্যতারিকা। ভাগ্যতারিকা জ্যোতিস্কটি কিন্তু প্লুটো নয়। কারণ প্লুটোর গতি চন্দ্রের চেয়ে কখনওই বেশি নয়। কিন্তু ভাগ্যতারিকার গতি চন্দ্রের চেয়ে অনেক বেশী।

বরুণ বা ইউরেনাস

শনির ঠিক পরেই যে গ্রহটি সৌরমন্ডলে অবস্থিত সেটির নাম ইউরেনাস। পাশ্চাত্য জ্যোতিষীরা এই ইউরেনাসকে হার্সেল নামেও অভিহিত করেন। এই গ্রহটি স্বক্ষেত্র বা স্বরাশি হল- কুম্ভরাশি। উচ্চস্থ বৃশ্চিক, মতান্তরে কন্যা রাশি। এই গ্রহটি প্রত্যেক রাশিতে ৭ বছর সময় পর্যন্ত অবস্থান করে। উত্তর ভারতের অনেক পন্ডিত এই গ্রহকে বরুণ নামেও অভিহিত করেন।

আপনার জন্মকুন্ডলীতে লগ্নাদি দ্বাদশ ভাবে স্থিতির ফলাফল অনুসারে লগ্নস্থ শুভাশুভ ফল দেখে নেওয়া যাকঃ--

লগ্নস্থ হার্সেল বা বরুণ

শুভ ফলঃ- জাতকের লগ্নে ইউরেনাস বা হার্সেল শুভ ভাবে অবস্থান করলে জাতক ধার্মিক প্রকৃতির হয়ে থাকে। জাতক ধনবান, জ্যোতিষী বা গবেষক হয়ে থাকে। এরা নিজের কর্মের প্রতি ‘উৎসর্গ প্রাণ’ হয়ে থাকে। এইসব কারণেই জাতক যে কোনও ক্ষেত্রে সহজেই সাফল্য লাভ করতে পারে।

অশুভ ফলঃ- লগ্নে ইউরেনাস বা হার্সের বা ইন্দ্রের অশুভ অবস্থানের ফলে জাতক জেদী, দাম্ভিক, অস্থির মতির হয়ে থাকে। জাতক পঙ্গুও হতে পারে। এই রকম জাতক নিজের ইচ্ছা মতো কাজ করে থাকে। এরা পরস্ত্রীর অনুগামী হয়ে থাকে। এই জাতকেরা বিভিন্ন স্থানে অসফল যাত্রা বা গমন করে থাকে। পেশাগত ক্ষেত্রে এরা হয়তো অস্থির ব্যবসায়ী বা অব্যা

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200518124029

Sunday, May 17th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও মৃত্যু যোগ

সুপ্রভাত
আজকের প্রতিবদন ,জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে কথা রবে।"বিভিন্ন প্রকার মৃত্যু যোগ।

মরণযোগ
জন্মকুন্ডলীতে চন্দ্র যদি শনি বা রাহু সহ ষষ্ঠ স্থানে, অষ্টমে, বা দ্বাদশে অবস্থিত হয়ে----লগ্নপতি কর্তৃক দৃষ্ট হয়---তবে অশুভ মরণযোগ সূচিত হবে।
ফলাফল (অস্বাভাবিক)
এরূপ জাতকের অস্বাভাবিক মৃত্যু হবে। যেমন আত্মহত্যা, দুর্ঘটনা, সর্পদংশন, জন্তু দ্বারা আক্রমণ ইত্যাদি।
মরণ যোগ( যুদ্ধে)

জন্মকুণ্ডলীতে মঙ্গল ষষ্ঠপতি বা অষ্টমপতি তৃতীয়পতি , রাহু এবং শনির সঙ্গে মিলিত হয় যদি ক্রুর নবাংশে অবস্থিত হলে -----যুদ্ধে মৃত্যুযোগ সূচিত হবে।

ফলাফল

এরূপ যোগ যুক্ত জাতকের যুদ্ধক্ষেত্রে মৃত্যু হবে

মন্তব্য

যুদ্ধক্ষেত্রে দেশরক্ষার জন্য যে মৃত্যুবরণ করতে হয় তা হলো গৌরবজনক মৃত্যু।

মরণ যোগ (সংঘটক)

অষ্টমপতি অশুভ নবাংশে অবস্থিত হয়ে রবি, রাহু, এবং শনির প্রতি পূর্ণদৃষ্টি প্রদান করে ----তবে সংঘটক মরণ যোগ সূচিত হবে।

ফলাফল

উপরোক্ত যোগযুক্ত জাতকের বহুলোকের সঙ্গে মৃত্যু হয়।

মন্তব্য
সংঘটিত মৃত্যু বহুর একসঙ্গে মৃত্যু। যেমন ভূপালের দুর্ঘটনায় বহুলোক একসঙ্গে মারা গেল, ভূমিকম্প, এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলেও বহুর একসঙ্গে মৃত্যু হয়ে থাকে।

প্রতিকার

ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।

শনি
———
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়। জপ সংখ্যা – ১০৮ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সূর্যপুত্রায় বিদ্মহে মৃত্যুরূপায় ধীমহিঃ তন্নঃ সৌরিঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ নীলাঞ্জনসমাভাসং রবিপুত্রং যমাগ্রজম্। ছায়ায়া গর্ভসম্ভূতং তং নমামি শনৈশ্চরম্॥
ইষ্টদেবতা – দক্ষিণকালিকা।
ধারণরত্ন – নীলা, ধূপ – কৃষ্ণাগুরু, বার – শনিবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।
-
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarksসুপ্রভাত
আজকের প্রতিবদন ,জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে কথা রবে।"বিভিন্ন প্রকার মৃত্যু যোগ।

মরণযোগ
জন্মকুন্ডলীতে চন্দ্র যদি শনি বা রাহু সহ ষষ্ঠ স্থানে, অষ্টমে, বা দ্বাদশে অবস্থিত হয়ে----লগ্নপতি কর্তৃক দৃষ্ট হয়---তবে অশুভ মরণযোগ সূচিত হবে।
ফলাফল (অস্বাভাবিক)
এরূপ জাতকের অস্বাভাবিক মৃত্যু হবে। যেমন আত্মহত্যা, দুর্ঘটনা, সর্পদংশন, জন্তু দ্বারা আক্রমণ ইত্যাদি।
মরণ যোগ( যুদ্ধে)

জন্মকুণ্ডলীতে মঙ্গল ষষ্ঠপতি বা অষ্টমপতি তৃতীয়পতি , রাহু এবং শনির সঙ্গে মিলিত হয় যদি ক্রুর নবাংশে অবস্থিত হলে -----যুদ্ধে মৃত্যুযোগ সূচিত হবে।

ফলাফল

এরূপ যোগ যুক্ত জাতকের যুদ্ধক্ষেত্রে মৃত্যু হবে

মন্তব্য

যুদ্ধক্ষেত্রে দেশরক্ষার জন্য যে মৃত্যুবরণ করতে হয় তা হলো গৌরবজনক মৃত্যু।

মরণ যোগ (সংঘটক)

অষ্টমপতি অশুভ নবাংশে অবস্থিত হয়ে রবি, রাহু, এবং শনির প্রতি পূর্ণদৃষ্টি প্রদান করে ----তবে সংঘটক মরণ যোগ সূচিত হবে।

ফলাফল

উপরোক্ত যোগযুক্ত জাতকের বহুলোকের সঙ্গে মৃত্যু হয়।

মন্তব্য
সংঘটিত মৃত্যু বহুর একসঙ্গে মৃত্যু। যেমন ভূপালের দুর্ঘটনায় বহুলোক একসঙ্গে মারা গেল, ভূমিকম্প, এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলেও বহুর একসঙ্গে মৃত্যু হয়ে থাকে।

প্রতিকার

ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।

শনি
———
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়। জপ সংখ্যা – ১০৮ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সূর্যপুত্রায় বিদ্মহে মৃত্যুরূপায় ধীমহিঃ তন্নঃ সৌরিঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ নীলাঞ্জনসমাভাসং রবিপুত্রং যমাগ্রজম্। ছায়ায়া গর্ভসম্ভূতং তং নমামি শনৈশ্চরম্॥
ইষ্টদেবতা – দক্ষিণকালিকা।
ধারণরত্ন – নীলা, ধূপ – কৃষ্ণাগুরু, বার – শনিবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।
-
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200517001459

Saturday, May 16th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও ভাগ্য

জোতিষ  ও ভাগ্য

সুপ্রভাত
আজকের বিশেষ প্রতিবেদন টি সকলেই পড়ে কমেন্ট ও শেয়ার করুন।দয়াকরে কপি করবেন না।
*****জোতিষ ও ভাগ্য*****

এই যে আমাদের শুভ /অশুভ বা মানুষের এত কষ্ট , এত জ্বালা , এত যন্ত্রণা এর জন্য দায়ী কে ? অনেকে বলেন কর্মফল তবে আমার উপলব্ধি গ্রহের ফল মুখ্য । কারন রবি দেয় সৃষ্টি ক্ষমতা, চন্দ্র দেয় মনন ক্ষমতা, মঙ্গল দেয় তেজ ও সক্রিয়তা বুধ দেয় বুদ্ধি, বৃহস্পতি দেয় ঐশী ক্ষমতা {প্রজ্ঞা শক্তি ], শুক্র দেয় ভোগ ও মাধুর্য , সৌন্দর্যজ্ঞান , শনি দেয় ত্যাগ ও তিতিক্ষা। রাশি চক্রে এরা যেমন বলে বলীয়ান থাকবে জাতকের কাজ সেই রকম হবে । জ্যোতিষ শুধু বিজ্ঞান নয় বিজ্ঞানের বিজ্ঞান । জন্মের সময় আমাদের মহাকাশের গ্রহ ও ২৭ টি নক্ষত্ররা আমাদের যেমন ভাবে প্রভাবিত করে, ভাগ্য রুপে আমাদের জীবনের ফলও তেমন দাঁড়ায় । আমি মনে করি ভাল মন্দ সবই সৃষ্টি কর্তার খেলা ।
এই কথা উপলব্ধি করেই ঠাকুর শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণদেব বলেছিলেন "গাছের একটি পাতাও নড়ে না তার ইচ্ছে ছাড়া ।" একজন জ্যোতিষী বলতে পারেন আপনার ভাগ্যে কি আছে, কিন্তু তিনি ভাগ্যের চাকা পাল্টাতে পারেন না। তবে অবশ্যই সেই জ্যোতিষী গনের শাস্ত্রের উপর সঠিক জ্ঞান এবং তার নিজস্ব ক্ষমতা বা অন্তর্নিহিত শক্তি বা Intuition Power থাকা চাই।

যাইহোক আমি আবার আমার আলোচনায় ফিরে আসি.... মানুষের জন্ম মৃত্যু বিবাহে কোন হাত আমাদের নেই । জন্মকালীন শুভ গ্রহ নক্ষত্রের যোগাযোগ না থাকলে হাজার চেষ্টা করেও মানুষ কোন বিষয়ে সফল হতে পারে না । যারা নাস্তিক, বা জ্যোতিষ শাস্ত্র কিছুই বোঝেন না, আমার মনে হয় সর্বশক্তিমান ঈশ্বর তাদের বুঝতে দিতে চান না । সঠিক ভাগ্য জানা বা ভাগ্যের হদিশ পাওয়া সবার পক্ষে সম্ভব নয় । দস্যু রত্নাকর যদি বাল্মিকি হতে পারেন, তেমনি ভাল মানুষ দশা অন্তরদশার ভাল সময়ে ভাল থাকেন, তেমনি খারাপ দশা অন্তরদশাতে খারাপ ফল প্রাপ্ত হয়। ঈশ্বরের ইচ্ছায় গ্রহ নক্ষত্ররা কাজ করে, অনেক সময় একজন ভাল মানুষ.... খারাপ সময় চলার জন্য তাকে অনেক কষ্টের মধ্য দিয়ে যেতে হয় । দৈব্য কৃপা না থাকলে শুভ ফল পাওয়া অসম্ভব ।

মানুষের জীবনের অনেক অজানা রহস্য ও অজানা তথ্য জ্যোতিষের দ্বারা জ্ঞাত হতে পারে। রাশিয়ার পদার্থ বিজ্ঞানী Prof. Lakhovsky স্বীকার করেছেন "জন্মকালে আকাশে গ্রহদের অবস্থানের অতি প্রাচীন পদ্ধতিতে ঋষিরা যে প্রভুত গুরুত্ব আরোপ করেছেন, সেটা মোটেই অহেতুক নয় । কারন গ্রহদের থেকে নির্গত রশ্মির কম্পন থেকে জীবজগৎ এর প্রত্যেকটি বস্তুর উপর এর প্রভাব পড়ে। পরে তিনি Multiple Wave Oscillator নামে এক যন্ত্রের আবিস্কার করেছিল যা দিয়ে ক্যান্সার এর মতন রোগের চিকিৎসা করা হত।

নিয়তি বা ভাগ্য সৃষ্টি করেন ভগবান । আর এই রহস্যময় এই নিয়তি শক্তি বা Cosmic energy আমাদের পরিচালিত করে ।
"ন চ দৈবাৎ পরং বলম "
মানুষের কর্ম আগে থেকে নির্ধারিত, কখন কি হবে , সেটা আগে থেকে নির্ধারিত , তেমনি মানুষের মনের সব বাসনাও পূর্ব নির্ধারিত । মনের কোনো ইচ্ছা যখন বাস্তবে পরিণত হয় তখন সেটা ধরে নিতে হবে সেটা দৈব নির্ধারিত । ঈশ্বরের ইচ্ছা বিনা কোনো কিছু সম্ভব নয় । প্রায় বেশিরভাগ পুরুষ কামনা করেন সুস্বাস্থ্য, সুবিদ্যা,সুকর্ম সুন্দর স্ত্রী । মহিলারা কামনা করে সুন্দর সুস্বাস্থ্যের অধিকারী পুরুষ , যিনি হবেন বিদ্যান, দয়ালু, অর্থবান আর সেই পুরুষ হবে স্ত্রীর প্রতি যত্নবান । বাস্তবে তা হয় না । কজন এই সৌভাগ্যের অধিকারী হয়? তাই মানুষ তাঁর বাসনা বা ইচ্ছে অনুযায়ী কাজ করতে পারে কিন্তু তার বাসনা স্বাধীন নয় তা সম্পূর্ণ দৈব নিয়ন্ত্রিত । কারন জীবনে ভাল কাজ করেও তাকে অত্যন্ত কষ্টে জীবন যাপন করতে হয়েছ হয়ত। শাস্ত্র মতে এটা পূর্ব জন্মের কর্মফল হিসাবে চিহ্নিত । আগের জন্মের কর্মফলের ভোগ । এখানে স্বীকার করতে হবে " দৈবই পরম বল , পুরুষকার অর্থহীন "
গীতায় ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বার বার দৈব শক্তির কথা বলেছেন । স্বয়ং বিষ্ণু অবতার শ্রীরামচন্দ্র ১৪ বছর বনবাসে ছিলেন , শ্রীরামচন্দ্র অসীম শক্তির অধিকারী হয়েও তার ১৪ বছর বনবাস কমাতে পারেননি । ভাগ্যে যা লেখা আছে তা ঘটবে এটাই ললাট লিখন , অন্যথা হবে না , যার আততায়ীর হাতে মৃত্যু যোগ থাকলে কে আটকাবে?
যীশুখৃস্ট ,মহাত্মা গান্ধী ,ইন্দিরা গান্ধী মুজিবর রহমান, রাজীব গান্ধী এরা সবাই যথেষ্ট বুদ্ধিমান ও জ্ঞানী ছিলেন। কিন্তু নিয়তিতে তাদের ছিল অকাল মৃত্যু । সেখানে শত প্রার্থনা বা রত্ন ধারন করলে কোন শুভ ফল সম্ভব নয় । তবে এই সোজা কথা কজন উপলব্ধি করেন । তাই জোরের সাথে বলা যায় ভাগ্য কেউ পরিবর্তন করতে পারে না । ভাগ্যে যা আছে তাই হবে । তবে দূর্ভোগ অনেক টায় কমে আমাদের মতন জ্যোতিষ শাস্ত্রের অনুরাগী রা আপনাদের নিরন্তর জীবন বৃদ্ধির দিক নির্দেশনার সহায়ক হতে পারি ।তবে একটা কথা মনে রাখবেন পীড়িত গ্ৰহ তুষ্ট হলে সুফল মিলতে বাধ্য।এর জন্য দরকার সঠিক বিচার ও বীজমন্ত্র।আমি প্রতিবিধান হিসাবে মন্ত্র শক্তি কেই বেশী প্রাধান্য দিয়ে থাকি।এতে অর্থনাশ হয় না।

প্রতিবিধান:

নিজ নিজ জন্মরাশি অনুযায়ী মন্ত্র জপ করলে সংসারে শান্তি বজায় থাকে। যে কোনও রোগ ব্যাধি থেকে মুক্ত থাকা যায় এবং সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ করা যায়। নিজ রাশির মন্ত্র প্রত্যহ ১০৮ বার জপ করা উচিত। স্নান করে।
দেখুন এতে কোন অর্থের খরচ নেই‌।

১। মেষ রাশির মন্ত্র - ওঁ হ্লীং শ্রী লক্ষ্মী নারায়ণয় নমঃ।
২। বৃষ রাশির মন্ত্র - ওঁ গোপালায় উত্তর ধ্বজায় নমঃ।
৩। মিথুন রাশির মন্ত্র - ওঁ ক্লীং কৃষ্ণায় নমঃ।
৪। কর্কট রাশির মন্ত্র - ওঁ হিরণ্যগর্ভায় অব্যক্ত রূপিণে নমঃ।
৫। সিংহ রাশির মন্ত্র - ওঁ ক্লীং ব্রহ্মণে জগদাধারায় নমঃ।
৬। কন্যা রাশির মন্ত্র - ওঁ নমো প্রীং পীতাম্বারায় নমঃ।
৭। তুলা রাশির মন্ত্র - ওঁ তত্ত্বনিরঞ্জনায় তারকরামায় নমঃ।
৮। বৃশ্চিক রাশির মন্ত্র - ওঁ নারায়ণায় সুরসিংহায় নমঃ।
৯। ধনু রাশির মন্ত্র - ওঁ শ্রীং দেবকৃষ্ণায় ঔর্দ্ধসপ্তায় নমঃ।
১০। মকর রাশির মন্ত্র - ওঁ শ্রীং বৎসলায় নমঃ।
১১। কুম্ভ রাশির মন্ত্র - ওঁ শ্রীং উপেন্দ্রায় অচ্যুতায় নমঃ।
১২। মীন রাশির মন্ত্র - ওঁ ক্লীং উদ্ধৃতায় উদ্ধারিণে নমঃ।
গ্ৰহদের সংখ্যা ও বর্ণ

রবি =১,বর্ণ লাল (জবা কুসুম)
চন্দ্র= ২,বর্ণ কালো
মঙ্গল =৯ ,গার লাল বা কালচে লাল।
বুধ=৫,বর্ণ সবুজ
ব্হস্পতি =৩ ,বর্ণ হলুদ
শুক্র =৬ ,বর্ণ সাদা
শনি =৮ ,বর্ণ নীল
রাহু = ৪,বর্ণ খয়েরি
কেতু =৭ ,বর্ণ ধূসর

এবার জানুন কোনো বার কোন প্রশাক পড়বেন।সমস্ত কাজে সফলতা আসবে।

রবিবার =লাল রঙের পোশাক।
সোমবার=কালো রঙের পোশাক।
মঙ্গলবার=গার লাল রঙের পোশাক।
বুধবার=সবুজ রঙের পোশাক‌।
বৃহস্পতিবার=হলুদ রঙের পোশাক।
শুক্রবার=সাদা রঙের পোশাক।
শনিবার =নীল রঙের পোশাক

গ্ৰহ ওতাদের ইষ্টদেবী র বীজমন্ত্র:

সূর্য্য
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্য্যায়। জপ সংখ্যা – ৬০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভাস্করায় বিদ্মহে মহাতেজায় ধীমহিঃ তন্নঃ সূর্যঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ জবাকুসুমসংকাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্। ধ্বান্ত্যারিং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোঽস্মি দিবাকরম্॥
ইষ্টদেবতা – মাতঙ্গী।
ধারণরত্ন – চুনী, ধূপ – গুগগুল, বার – রবিবার, প্রশস্ত সময় – সকাল৬.০৪- ১০ টা পর্যন্ত।

চন্দ্র
মন্ত্র – ওঁ ঐং ক্লীং সোমায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১৫০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ক্ষীরপুত্রায় বিদ্মহে অমৃতত্বায় ধীমহিঃ তন্নঃ চন্দ্রঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ দধিশঙ্খতুষারাভং ক্ষীরোদার্ণবসম্ভবম্। নমামি শশিনং ভক্ত্যা শম্ভোর্মুকুটভূষণম্॥
ইষ্টদেবতা – কমলা।
ধারণরত্ন – মুক্তা, ধূপ – সরলকাষ্ঠ, বার – সোমবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যা ৬-৭ পর্যন্ত।

মঙ্গল
মন্ত্র – ওঁ হুং শ্রীং মঙ্গলায়ঃ। জপ সংখ্যা – ৮০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ অঙ্গারকায় বিদ্মহে শক্তিহস্তায় ধীমহিঃ তন্নঃ ভৌমঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ ধরণীগর্ভসম্ভূতং বিদ্যুৎপুঞ্জসমপ্রভম্। কুমারং শক্তিহস্তঞ্চ লোহিতাঙ্গং নমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – বগলামুখী।
ধারণরত্ন – প্রবাল, ধূপ – দেবদারু, বার – মঙ্গলবার, প্রশস্ত সময় – সকাল ৯-১২ টা পর্যন্ত।

বুধ
মন্ত্র – ওঁ ঐং শ্রীং শ্রীং বুধায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সৌম্যরূপায় বিদ্মহে বাণেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ বুধঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ প্রিয়ঙ্গুকলিকাশ্যামং রূপেণাপ্রতিমং বুধম। সৌম্যং সর্বগুণোপেতং তং বুধং প্রণাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ষোড়োশী অথবা ত্রিপুরভৈরবী।
ধারণরত্ন – পান্না, ধূপ – সঘৃত দেবদারু, বার – বুধবার, প্রশস্ত সময় – বেলা৭-১১ টা পর্যন্ত।

বৃহস্পতি
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং ক্লীং হুং বৃহস্পতয়ে। জপ সংখ্যা -১৯০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ আঙ্গিরসায় বিদ্মহে দণ্ডায়ুধায় ধীমহিঃ তন্নঃ জীবঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ দেবতানাং ঋষিণাঞ্চ গুরুং কনকসন্নিভম্। বন্দ্যভূতং ত্রিলোকেশং তং নমামি বৃহস্পতিম্॥
ইষ্টদেবতা – তারা।
ধারণরত্ন – পোখরাজ, ধূপ – দশাঙ্গ, বার – বৃহস্পতিবার, প্রশস্ত সময় – বেলা ১২ পর্যন্ত।

শুক্র
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায়। জপ সংখ্যা – ২১০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভৃগুসুতায় বিদ্মহে দিব্যদেহায় ধীমহিঃ তন্নঃ শুত্রঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ হিমকুন্দমৃণালাভং দৈত্যানাং পরমং গুরুম্। সর্বশাস্ত্রপ্রবক্তারং ভার্গবং প্রণমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ভুবনেশ্বরী।
ধারণরত্ন – হীরা, ধূপ – গুগুল, বার – শুক্রবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা। ৬-৮ টা পর্যন্ত

শনি
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সূর্যপুত্রায় বিদ্মহে মৃত্যুরূপায় ধীমহিঃ তন্নঃ সৌরিঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ নীলাঞ্জনসমাভাসং রবিপুত্রং যমাগ্রজম্। ছায়ায়া গর্ভসম্ভূতং তং নমামি শনৈশ্চরম্॥
ইষ্টদেবতা – দক্ষিণকালিকা।
ধারণরত্ন – নীলা, ধূপ – কৃষ্ণাগুরু, বার – শনিবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।

রাহু
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং রাহবে। জপ সংখ্যা – ১২০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ শিরোরূপায় বিদ্মহে অমৃতেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ রাহুঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ অর্দ্ধকায়ং মহাঘোরং চন্দ্রাদিত্যবিমর্দকম্। সিংহিকায়াঃ সুতং রৌদ্রং তং রাহুং প্রণমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ছিন্নমস্তা।
ধারণরত্ন – গোমেদ, ধূপ – দারুচিনি, বার – শনি/মঙ্গল বার, প্রশস্ত সময় – সকাল ১১-১.৩০দুপুর পর্যন্ত।

কেতু
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং ঐং কেতবে। জপ সংখ্যা – ২২০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ গদাহস্তায় বিদ্মহে অমৃতেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ কেতুঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ পলালধূমসঙ্কাশং তারাগ্রহবির্মদকম্। রৌদ্রং রৌদ্রাত্মকং ক্রূরং তং কেতুং প্রণমাম্যহং॥
ইষ্টদেবতা – ধূমাবতী।
ধারণরত্ন – ক্যাটস্ আই, ধূপ – মধুযুক্ত দারুচিনি, বার – শনি/মঙ্গল বার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা

*** গ্ৰহদের ইষ্টদেবীর বীজমন্ত্র***

১)মহাকালী মন্ত্র ইনি শনির ইষ্ট দেবী

ওম এ ক্লীং হ্লীং শ্রীং হ্‌সৌ শ্রীং হ্লীং ক্লীং এং জূং ক্লীং সং লং শ্রীং রঃ অং আং ইং ঈং উং ঊং ঋং ঋং লং লৃং এং ঐং আং অং অঃ ঊং কং খং গং ঘং ডং ঊং চং ছং জং ঝং ত্রং ঊং টং ঠং ডং ঢং ণং উং তং থং দং ধং নং ঊং পং ফং বং ভং মং ঊং য়ং রং লং বং ঊং শং ষং হং ক্ষং স্বাহা।১০বার জপ করবেন।

বা ঔঁ ক্রীং হূং হ্রীং হ্রীং কালিকায়ৈ স্বাহা ১০৮ বার

বিধি
এটি মহাকালীর উগ্র মন্ত্র। বিন্ধ্যাচলের অষ্টভুজা পর্বতে ত্রিকোণে স্থিত কালী খোহে এই সাধনা করলে শীঘ্র ফল পাওয়া যাবে। শ্মশানেও এই সাধনা করা যেতে পারে। কিন্তু বাড়িতে করা উচিত নয়। জপ সংখ্যা ১১০০, যা ৯০ দিন পর্যন্ত অবশ্যই করা উচিত।

ফল
এর সাধনা করলে সুমঙ্গল, মোহন, মারণ উচ্চাটনাদি তন্ত্রোক ষড্কর্মের সিদ্ধি হয়।

২)তারা ইনি বৃহস্পতির ইষ্টদেবী

ঊং হ্লীং আধারশক্তি তারায়ৈ পৃথ্বীয়াং নমঃ পূজয়ীতো অসি নমঃ।
এই মন্ত্রের পুরশ্র্বরণ ১৮ বার জপ।

ফল
সিদ্ধি প্রাপ্তির পর সাধক তর্কশক্তি, শাস্ত্র জ্ঞান, বুদ্ধি কৌশল ইত্যাদি লাভ করেন।

৩)ভুবনেশ্বরী
ঔঁ শাং মাতা ভূবনেশ্বরী ১০৮ বার বা
হ্লীং ভূবনেশ্বরী মাতায়ৈ নমঃ১৮ বার

ফল
অমাবস্যায় একটি কাঠের ওপর এই মন্ত্র লিখে অন্তঃসত্ত্বা মহিলাকে দেখালে প্রসবে কোনও সমস্যা হবে না। গলা পর্যন্ত জলে দাঁড়িয়ে জলে সূর্যমণ্ডলে দেখতে দেখতে তিন হাজার বার এই মন্ত্র জপ করলে সেই ব্যক্তি ইচ্ছানুসার কন্যা বরণ করতে পারে। অভিমন্ত্রিত অন্নের সেবন করলে লক্ষ্মীর বৃদ্ধি হয়। কমল ফুল দিয়ে যজ্ঞ করলে রাজার বশীকরণ হয়।

৪)ত্রিপুর সুন্দরী ইনি বুধের ইষ্টদেবী।

শ্রীং হ্লীং ক্লীং এং সৌঃ ঊং হ্লীং শ্রীং কএইলহ্লীং হসকহলহ্লীং সংকলহ্লীং সৌঃ এং ক্লীং হ্লীং শ্রীং ১০বার।
বা ঔঁ হ্রীং হূং ঔঁ ফট্ ১৮ বার

বিধি
এই মন্ত্রের পুরশ্র্বরণ এক লক্ষ জপ আছে। জপ পশ্চাত্‍‌ ত্রিমধুর (ঘি, মধু, চিনি) মিশ্রিত কনেরের ফুল দিয়ে যজ্ঞ করা উচিত।

ফল
কমল ফুলের যজ্ঞে ধন-সম্পত্তি প্রাপ্তি, দইয়ের যজ্ঞে উপদ্বর নাশ, লাজার যজ্ঞে রাজ্য প্রাপ্তি, কর্পুর, কুমকুম এবং কস্তুরির যজ্ঞে কামদেবের চেয়েও বেশি সৌন্দর্যের প্রাপ্তি হয়। আঙুরের যজ্ঞে বাঞ্চিত সিদ্ধি এবং তিল দিয়ে যজ্ঞ করলে সমস্ত ইচ্ছার পূর্তি হয়। আবার গুগুলের যজ্ঞে সমস্ত দুঃখের নাশ হয়।

৫)ছিন্নমস্তা ইনি রাহুর ইষ্টদেবী

ঊং শ্রীং হ্লীং হ্লীং বজ্র বৈরোচনীয়ে হ্লীং হ্লীং ফট্ স্বাহা১৮ বার
বা ঔঁ হ্রীং ক্লীং শ্রীং ঐং হুং ফট্ ছিন্নমস্তা য়ৈ নমঃ ১০ বার

বিধি ও ফল
এই মন্ত্রের পুরশ্র্বরণ চার লক্ষ জপ। জপের ১০ শতাংশ যজ্ঞ পলাশ বা বিল্ব ফল দিয়ে করা উচিত। তিল এবং অক্ষতের যজ্ঞে সর্বজন বশীকরণ, সাদা কনেরের ফুল দিয়ে যজ্ঞ করলে রোগ মুক্তি, মালতী ফুল দিয়ে যজ্ঞ করলে বাচাসিদ্ধি এবং চম্পার ফুল দিয়ে যজ্ঞ করলে সুখ-সমৃদ্ধির প্রাপ্তি হয়।

৬)ধূমাবতী ইনি কেতুর ইষ্টদেবী

ঊং ধূং ধূং ধূমাবতী স্বাহা ১০৮ বার

বিধি ও ফল
এই মন্ত্রের পুরশ্র্বরণ এক লক্ষ জপ। এই জপের ১০ শতাংশ যজ্ঞ তিল মিশ্রিত ঘি দিয়ে করা উচিত। নিম পাতা এবং কাকের পালকে উক্ত মন্ত্র ১০৮ বার পড়ে দেবতার নাম নিয়ে ধুনো দেখালে শত্রুদের মধ্যে পরস্পর বিবাদ বাধে।

৭)বগলামুখী ইনি মঙ্গলের ইষ্টদেবী

ঊং হ্লীং বগলামুখী সর্বদুষ্টানাং বাচং মুখং পদং স্তংভয় জিহ্বাং কীলয় বুদ্ধিং বিনাশায় হ্লীং ঊং স্বাহা।

বা ঔঁ ক্লীং হ্লীং ঔঁ বগলামুখ‍্যৈ নমঃ ১০ বার।

বিধি ও ফল
এই মন্ত্রের পুরশ্র্বরণ এর লক্ষ জপ। জপের পর চম্পা ফুল দিয়ে ১০ শতাংশ যজ্ঞ করা উচিত। এই সাধনায় হলুদ বর্ণের গুরুত্ব আছে। সমস্ত ইচ্ছার পূর্তির জন্য একা এক লক্ষ বার জপ করুন। মধু এবং চিনি যুক্ত তিল দিয়ে যজ্ঞ করলে বশীকরণ করা যায়।

৮)মাতঙ্গী ইনি সূর্যের ইষ্টদেবী

ঊং হ্লীং এং শ্রীং নমো ভগবতি উচ্ছিষ্ট চান্ডালি শ্রীমাতঙ্গেশ্বরি সর্বজন বংশকরি স্বাহা।১০ বার

বা ঔঁ হ্রীং হূং মাতঙ্গ‍্যৈ স্বাহা ১০ বার‌

বিধি ও ফল
এই মন্ত্রের পুরশ্র্বরণ জপ ১০ হাজার। জপের ১০ শতাংশ মধু এবং মহুয়ার ফুল দিয়ে যজ্ঞ করা উচিত। কাম্য প্রয়োগের আগে এক হাজার বার মূল মন্ত্র জপ করে পুনরায় মধুযুক্ত মহুয়া ফুল দিয়ে যজ্ঞ করা উচিত। পলাশ পাতা বা ফুল দিয়ে হোম করলে বশীকরণ, মল্লিকার ফুল দিয়ে যজ্ঞ করলে লাভ, বিল্ব ফুলে রাজ্য প্রাপ্তি এবং নুন দিয়ে যজ্ঞ করলে আকর্ষণ বৃদ্ধি পায়।

৯)কমলা ইনি চন্দ্রের ইষ্টদেবী

ঊং নমোঃ কমলবাসিন্যৈ স্বাহা ১০ বার।

বা ঔঁ হ্রীং হ্রীং হূং হূং ফট্ ১০ বার

বিধি ও ফল
দশ লক্ষ জপ করুন। দশ শতাংশ মধু, ঘি এবং শর্করাযুক্ত লাল পদ্ম দিয়ে যজ্ঞ করুন। সমস্ত কামনা পুরো হবে।

মহালক্ষ্মী

ঊং শ্রীং হ্লীং শ্রীং কমলে কমলালৈ প্রসীদ প্রসীদ ঊং শ্রীং হ্লীং শ্রীং মহালক্ষ্মৈ নমোঃ

বিধি ও ফল
এক লক্ষ বার জপ করুন। মধু, ঘি এবং শর্কতাযুক্ত বিল্ব ফল দিয়ে দশ শতাংশ যজ্ঞ করলে সাধকের গৃহে লক্ষ্মী বাস করেন। যদি কেউ বেশি ধনের কামনা করে থাকেন, তা হলে সত্য বাচন করুন, লক্ষ্মী মন্ত্র এবং শ্রীসুক্ত পাঠ করুন। পূর্ব দিকে মুখ করে ভোজন তথা কথাবার্তা বলুন। নগ্ন হয়ে জলে স্নান করবেন না। তেল লাগিয়ে ভোজন করুন।
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200516103003

Thursday, May 14th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ১৮ বানী মেনে চলুন ভালো থাকবেন

ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ১৮ বানী মেনে চলুন ভালো থাকবেন

সুপ্রভাত

আজকের প্রতিবেদন টি পড়ুন ভালো লাগবে।জীবনে চলার পথে অনেক দিশা দেখাবে।ভালো লাগলে শেয়ার করুন।প্রতিবেদন টি পড়ে কমেন্ট করুন।দয়াকরে কেউ কপি করবেন না।

ভগবৎ গীতা থেকে যে ১৮ টি বিষয় আপনার শিখতে হবে

যে মানুষগুলি তাদের নিজেদের ধর্মকে অনুসরণ করে আসে, পৌরাণিক তাৎপর্যগুলি তাদের হৃদয়ে একটি অতি বিশেষ স্থান দখল করে থাকে।

যেহেতু প্রত্যেক ধর্মেরই কিছু পৌরাণিক তাৎপর্য রয়েছে, তাই মানুষের নিজস্ব অধিকার রয়েছে যতদিন তারা বাঁচবে, এই বিষয়গুলিতে তাদের বিশ্বাস রাখার এবং তাদের কাজে ও কর্মে তা অনুসরণ করার।

অন্যান্য ধর্মগুলির মতো, হিন্দুধর্মেরও কিছু পৌরাণিক সাহিত্য রয়েছে যেগুলি শিক্ষা ও প্রচারের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শীর্ষস্থানীয়গুলির মধ্যে হিন্দুরা ভগবৎ গীতার প্রতি খুবই শ্রদ্ধাশীল।

এই বইটির একটি পবিত্র তাৎপর্য রয়েছে, যেহেতু বিশ্বাস করা হয়ে থাকে, ভগবান শ্রী কৃষ্ণ পাণ্ডব রাজপুত্র অর্জুনকে ও উদ্ভব কে যে বাণীগুলি প্রদান করেছিলেন, সেই ধর্মোপদেশগুলি এটিতে রয়েছে।

যতদূর ভগবৎ গীতার শিক্ষা সম্বন্ধীয় প্রসঙ্গ রয়েছে, তা অমূল্য ও এমন অনেক বিষয় রয়েছে যা আপনাকে ভগবৎ গীতা থেকে শিখতে হবে।

এই শিক্ষাকে কেতাবি শিক্ষা হিসাবে নেওয়ার কোন কারণ নেই, বরং এগুলি বাস্তব এবং এমন অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে যা আপনাকে ভগবৎ গীতা থেকে শিখতে হবে।এই গীতাই আপনাকে মার্গ দেখাবে।

হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী, ভগবান শ্রী কৃষ্ণ, ভগবান বিষ্ণুর অবতার এবং তাঁর ধর্মোপদেশ স্বয়ং ঈশ্বরের বাণী ছাড়া আর কিছুই নয়। ভগবৎ গীতা থেকে যে বিষয়গুলি আপনি শিখবেন তার ওপর আপনাকে গুরুত্ব দিয়ে মনোযোগ দিতে হবে।

১)যা ঘটছে:
যা ঘটছে তা অবশ্যম্ভাবী এবং অনিবার্য। আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে যে যাই ঘটছে তা মানুষের মঙ্গলের জন্যই ঘটছে। এখান থেকে শিক্ষা নিতে হবে ,এর মধ্যে হস্তক্ষেপ করার বা একে থামানোর কোন অধিকার আপনার নেই।শিক্ষা নিয়ে মানুষ সঠিক পথে ফিরে আসলে জীবন অনেক সুন্দর হয়।

২)কর্ম করে যাও ফলের চিন্তা করো না
ভগবৎ গীতা আপনাকে শুধু ফলের চিন্তা না করে কর্ম করে যাওয়ার অনুমতি দেয়। কর্মফলের ওপর আপনার কোন দাবি নেই।

৩)আত্মা অমর:
আত্মা অমর ও একে ধ্বংস করা যায় না। একজন ব্যক্তির মৃত্যুর পর আত্মা কেবল শরীর পরিবর্তন করে। এটি কখনোই ভিজে যেতে পারে না বা আগুনে পুরে যেতে পারে না।অর্থাৎ আত্মার কোন বিনাশ নেই।

৪)সঞ্চিত সম্পত্তি সম্বন্ধে চিন্তা বন্ধ করুন:
ভগবৎ গীতা থেকে আপনাকে যে বিষয়গুলি শিখতে হবে, সেগুলির মধ্যে এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। খালি হাতেই আপনি জন্মে ছিলেন এবং সেই অবস্থাতেই আপনি এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবেন। মৃত্যুর পর আপনি আপনার সাথে কোন পার্থিব সম্পদ বয়ে নিয়ে পারবেন না।

৫)লোভ, লালসা এবং ক্রোধ ত্যাগ করুন:
লোভ, লালসা এবং ক্রোধ বিষ-তুল্য এবং মানুষের প্রকৃতি ও চরিত্রকে নষ্ট করে। একটি শান্তিপূর্ণ জীবন যার পথ আপনাকে মহিমান্বিত করতে পারে তার জন্যে গীতা আপনাকে এই তিনটি অশুভ রিপু দ্বারা ভুগতে দেয় না।

৬)আত্ম অহংকারপরিত্রাণ করুন:
আপনাকে ভগবৎ গীতা থেকে যে বিষয়গুলি শিখতে হবে, সেগুলির মধ্যে এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনি অহংকার মুক্ত না হলে বা পরিত‍্যাগ না করলে, মানসিক শান্তি পাওয়ার কথা আশা করতেই পারবেন না।

৭)প্রতিটি ব্যক্তি নিজেই নিজের পরম বন্ধু বা শত্রু:
প্রতিটি ব্যক্তি নিজের ভেতর থেকেই অনুপ্রেরণা নিয়ে থাকে, কারণ সে নিজেই নিজের পরম বন্ধু বা শত্রু। সে নিজেই নিজের চিন্তা ও ধারণা থেকে বহুল পরিমাণে প্রভাবিত হয়ে থাকে ও সেই অনুযায়ী কর্ম করে থাকে।

৮)যেমন কর্ম, তেমন ফল:
আপনার কর্ম ঈশ্বর দ্বারা যথোপযুক্ত বিচার করা হবে। মৃত্যুর পর আপনার কর্মের জন্য আপনাকে দণ্ড বা পুরস্কার পেতে হবে। বিচার কেবলমাত্র মৃত্যুর পরই সম্পন্ন হবে এবং এটিই মৃত ব্যক্তির শেষ পরিণতি নির্ধারণ করবে।তাই সৎকর্ম করুন, এর জন্য ইশ্বর আপনাকে জ্ঞান ,বিবেগ,মনুষ্যত্ব দিয়েছে ,প্রয়োগ বিধি আপনার।

৯)আপনদের মূল্য দিন:
অন্য কারোর কাছ থেকে সম্মান পেতে হলে, আপনাকে আগে তাদেরকে সম্মান দিতে হবে। আপনি নিজে যাকে সম্মান করেন না তার কাছ থেকে আপনি সম্মান পাওয়ার আশা করতে পারেন না।

১০)জীবন আপনাকে যা দেবে তাই স্বীকার করুন:
জীবনের সম্পদ বা অসুবিধা কিছুই আপনি নিজে বেঁছে নিতে পারেন না। জীবন আপনাকে যা দেবে সেটাই আপনার মেনে নেওয়া প্রয়োজন। এই বিষয়গুলি আপনার পূর্বকৃত-কর্মফলের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত।

১১)অগ্রগতি ও উন্নয়ন জীবনের নিয়ম:
একই জায়গায় স্থবির হয়ে থাকা মনুষ্যজাতির উদ্দেশ্য নয়। কর্ম দ্বারা তাদেরকে অগ্রসর ও বিকশিত হতে হবে। মানুষের কর্মের ওপর ভিত্তি করে ঈশ্বর তাদের পথ নির্ধারণ করবেন।

১২)জগত ক্ষয়িষ্ণু:
জগত ও সৃষ্টি প্রকৃতিগত ভাবে ক্ষয়িষ্ণু, তার ফলে এক না একদিন উভয়েরই অন্ত আসবে। পূর্ব নির্ধারিত দিন বা সময়ে পরিসমাপ্তির সাথে মিলিত হওয়া থেকে আপনি তাদের আটকাতে পারবেন না।

১৩)আপনার কর্ম ও ক্রিয়া ভগবান কৃষ্ণকে উৎসর্গ করুন:
যেহেতু, ভগবান কৃষ্ণ জগত ও সৃষ্টির পালক, আপনাকে শুধু আপনার কর্ম ও ক্রিয়া তাঁকে উৎসর্গ করতে হবে। আপনার জীবনের সাফল্য ও ব্যর্থতার সিদ্ধান্ত তাঁকেই নিতে দিন।

১৪)ভগবান শ্রীকৃষ্ণই সর্বোত্তম শক্তি:
জগত-সংসার ভগবান শ্রী কৃষ্ণেরই সৃষ্টি এবং সবই তার ইচ্ছাশক্তিতে ঘটছে। একজন মানুষ হিসাবে, এর বাইরে কিছু নিয়ে চিন্তা করার অধিকার আপনার নেই।

১৫)ধন-সম্পদ ও কামনার দাস হবেন না:
ধন-সম্পদ ও কামনার দাস বা হাতের পুতুল হয়ে পড়লে, তা আপনার প্রকৃতি ও চরিত্রে একটা নিশ্চিত অধঃপতন নিয়ে আসতে পারে। প্রকৃতপক্ষে এর ফল, চরম ব্যর্থতা হতে পারে।

১৬) মিথ্যা ও প্রতারনা থেকে বিরত থাকুন, কারন এই মিথ্যা র জন্য ধর্মপুত্র যুধিষ্ঠির সরাসরি স্বর্গ বাস হয় নি।তাকেও কুকুর রুপ নিতে হয়ছিল।

১৭)নারী জাতীকে শ্রদ্ধা করুন।নইলে বিনাশ নিশ্চিত।ভরা সভা কক্ষে দ্রপদীর বস্ত্রহরণে কৌরবদের এবং সভাকক্ষে উপস্থিত থাকা সকলের পরিনতি আপনাদেরজানা।

১৮) কোন কিছু গোপন করাও ক্ষতির কারণ হতে পারে।পাশা খেলায় শ্রীকৃষ্ণ কে যুধিষ্ঠির কিছু বলে নি,দূষ্টবুদ্ধীর কাছে যুধিষ্ঠির হারে যার পরিনাম অতি সাংঘাতিক ছিল।এই কথা ভগবান শ্রীকৃষ্ণ উদ্ভব কে বলেছিল।
গীতার শ্রেষ্ঠ একটি শ্লোক দিয়ে আজকের প্রতিবেদন টি শেষ করলাম।

"যদা যদা হি ধর্মস্য
গ্লানির্ভবতি ভারত।
অভ্যুত্থানমধর্মস্য
তদাত্মানং সৃজাম্যহম্॥
পরিত্রাণায় সাধুনাং
বিনাশয় চ দুষ্কৃতাং।
ধর্মসংস্থাপনার্থায়
সম্ভবামি যুগে যুগে॥

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200514115809

Wednesday, May 13th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

ক‍্যানসার ও জোতিষ

সুপ্রভাত
আজকের প্রতিবেদন টি সকলের খুব ভালো লাগবে।ভালো লাগলে শেয়ার করুন।দয়া করে কপি করবেন না।

ব্রণ যোগ বা ক‍্যানসার যোগ

ষষ্ঠপতি যদি অশুভগ্রহ হয় এবং সেই ষষ্ঠপতি যদি জাতকের জন্মকালে লগ্নে , অষ্টমে অথবা দশমে অবস্থিত হয়-----তবে ব্রণ যোগ সূচিত হবে।

ফল
জাতক সংকটজনক ক্যানসার রোগে ভুগবে ।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য

এই যোগের প্রথম শর্ত হচ্ছে ষষ্ঠপতিকে অশুভগ্রহ হতে হবে।মিথুন, সিংহ, কন্যা, বৃশ্চিক, বা মীন লগ্নের ক্ষেত্রেই ষষ্ঠপতি অশুভ গ্রহ হতে পারে।(কিন্তু বৃশ্চিক লগ্নের ক্ষেত্রে মঙ্গল লগ্নপতি তথা ষষ্ঠপতি হওয়ায় বৃশ্চিকলগ্নের ক্ষেত্রে এই যোগ না সূচিত হওয়াই স্বাভাবিক) দ্বিতীয়ত অশুভ ষষ্ঠপতিকে অবশ্যই লগ্নে, অষ্টমে বা দশমে থাকতে হবে। ষষ্ঠপতি শুভই হোক আর অশুভই হোক, ষষ্ঠপতির লগ্নে অবস্থান অশুভজনক। জন্মকালে ষষ্ঠপতি ষষ্ঠপতি লগ্নে অবস্থান করলে জাতকের কোষ্টি স্বাভাবিকভাবেই দুর্বল বিবেচিত হবে থাকে। তাছাড়া ষষ্ঠপতি অশুভ হয়ে লগ্নে থাকলে -----শারীরিক কষ্ট সূচিত হয়ে থাকে।

কোন কোন গ্রহ অনুযায়ী দেহের কোন অংশে ক্যানসার হতে পারে তা নিচে উল্লেখিত হলো

১. রবি ষষ্ঠপতি হলে ------ মস্তকের কোন অংশে ক্যানসার হতে পারে।

২. চন্দ্র ষষ্ঠপতি হলে ------মুখমন্ডলের কোন অংশে ক্যানসার হতে পারে।

৩. মঙ্গল ষষ্ঠপতি হলে ------ গলা, ঘাড়, rectum এ কোন অংশে ক্যানসার হতে পারে।

৪. ষষ্ঠপতি বুধ হলে --------পাকস্থলীর কোন অংশে ক্যানসার হতে পারে।

৫. ষষ্ঠপতি বৃহস্পতি হলে ------নাকে ক্যানসার হতে পারে ।

৬. ষষ্ঠপতি শুক্র হলে----- চোখে ক্যানসার হতে পারে।

৭. শনি ষষ্ঠপতি হলে ------পায়ে ক্যানসার হতে পারে।

ক্যানসার হচ্ছে একটা সাধারণ নাম। সকল প্রকার malignant tumour কেই এক্ষেত্রে ক্যানসার আখ্যা দেওয়া হয়েছে। ক্যানসার মানবদেহের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় প্রত্যঙ্গ বা টিস্যুসমূহের বিশেষ ক্ষতিসাধন করতে পারে। আধুনিক সভ্য তথা কৃত্রিম সমাজ ব্যবস্থায় ক্যানসার রোগের প্রকোপ বেশিই হচ্ছে।

প্রতিকার

১)শনি
———০
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়। জপ সংখ্যা – ১০০৮ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সূর্যপুত্রায় বিদ্মহে মৃত্যুরূপায় ধীমহিঃ তন্নঃ সৌরিঃ প্রচোদয়াৎ।১০ বার
প্রণাম– ওঁ নীলাঞ্জনসমাভাসং রবিপুত্রং যমাগ্রজম্। ছায়ায়া গর্ভসম্ভূতং তং নমামি শনৈশ্চরম্॥নিরামিষ খাবে
ইষ্টদেবতা – দক্ষিণকালিকা।
ধারণরত্ন – নীলা, ধূপ – কৃষ্ণাগুরু, বার – শনিবার, প্রশস্ত সময় –সন্ধাবেলা

২)নিরামিষ খাবে ও নীল সাদা রঙের পোশাক পভবে।

3) কেতুর বীজমন্ত্র করবে সন্ধ্যায় ঔঁ হ্রীং ঐং কেতবে ১০৮ বার উত্তর দিকে মুখ করে।

৪)চন্দ্রের বীজমন্ত্র ঔঁ ঐং ক্লীং সোমায় ১০৮ বার কালো পোশাক পরে।সময় ৭.৪০ মিঃ
এগুলো তে কোনো অর্থ ব‍্যায় হবে না।কিন্তু সুফল পাবেন।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200513012721

Tuesday, May 12th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষক শুভ শিক্ষা যোগ

সূপ্রভাত

আজকের প্রতিবেদন ছাত্র- ছাত্রী দের জন‍্য।ভালো লাগলে শেয়ার করুন।

বুধাদিত্য যোগ

জন্মকুন্ডলীতে বুধ ও রবি কোনো একটি রাশিতে একত্রে সহবস্থান করলে বুধাদিত্য যোগ সূচিত হবে।

ফলাফল
এরূপ যোগে জাত ব্যক্তি বিশেষ বুদ্ধিমান , কাজকর্মে সুকৌশলী , আত্মমর্যাদা সম্পন্ন , সুখী, এবং ভোগ-বিলাস প্রকরণাদি যুক্ত।

মন্তব্য
সচরাচর রবির সংস্পর্শে কোনো গ্রহ এলে ----সেই গ্রহটি অস্তমিত গ্রহ হিসাবে শুভ কিছু করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে ---কিন্তু বুধই হচ্ছে একমাত্র ব্যতিক্রম । সিংহে, মেষে, মিথুনে, বা কন্যাই বুধাদিত্য যোগ ঘটলে এবং বুধ যদি রবি ১০০ ডিগ্রির মধ্যে না থাকে --- তবে যোগটি বিশেষ প্রবল বিবেচিত হবে।
কন্যা , মিথুন, সিংহে এই তিন রাশিতে এই যোগ বেশি কার্যকরী হয়।

তীব্র বুদ্ধি যোগ
জন্মকুন্ডলীতে পঞ্চমপতি যে নবাংশে অবস্থিত সেই নবাংশপতি শুভ গ্রহের দ্বারা পূর্ণদৃষ্ট হলে এবং পঞ্চমপতি নিজে শুভগ্রহ হলে তীব্র বুদ্ধিযোগ সূচিত হবে।

ফলাফল
এরূপ জাতক অত্যন্ত বুদ্ধিমান হবে।

মন্তব্য

প্রতিভাশীল ব্যক্তির জন্মকুন্ডলীতেই সচরাচর এরূপ যোগ লক্ষিত হয়ে থাকে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200512074556

Sunday, May 10th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

শ্রীঘংটক যোগ

সূপ্রভাত

**** শ্রীঘংটক যোগ**†**

জন্মকালে সকল গ্রহই লগ্নে, পঞ্চমে, এবং নবম স্থানে থাকলে শ্রীঘংটক যোগ হয়।

ফল
শ্রীঘংটক যোগে জাত ব্যক্তি জীবনের শেষভাগে বিশেষ সুখী হয়ে থাকে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য
রাহু কেতুকে বাদ দিয়ে বিচার করতে হবে।
লগ্ন হচ্ছে তনুভাব, পঞ্চম হচ্ছে পুত্রভাব, নবম হচ্ছে ভাগ্যস্থান । এই তিনটি স্থানে গ্রহ থাকায় জাতকের জীবন দুর্গের মতোই সুরক্ষিত বলা যায়। যদিও ঋষিরা বলেছেন এই যোগে জাত ব্যক্তি শেষ জীবনে সুখী হবে। আমার মনে হয় পঞ্চম নবম অপেক্ষা লগ্নে যদি শুভ ও বলবান গ্রহ থাকে-----তবে জীবনের শুরুতেই জাতক সুখী হবে, যদি লগ্ন ও নবমস্থান অপেক্ষা পঞ্চমস্থানে শুভ ও বলবান গ্রহ থাকে----তবে জাতক জীবনের মধ্যভাগে বিশেষ সুখী হয়। আর যদি লগ্ন ও পঞ্চম স্থান অপেক্ষা নবম স্থানে শুভ ও বলবান গ্রহ থাকে -----তবে জীবনের শেষ ভাগেই জাতক বিশেষ সুখী হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200510183157

Friday, May 8th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

শিব যোগ ও ব্রহ্ম যোগ

সুপ্রভাত
আজকের প্রতিবেদন দুটি শুভ যোগ‌।কপি করবেন না।

***শিব যোগ***

যদি পঞ্চম পতি নবমে থাকে এবং নবম পতি দশমে এবং দশম পতি পঞ্চমে অবস্থিত হয় -------তবে শিব যোগ হয়ে থাকে ।

ফল
জাতক বড় ব্যবসায়ী হতে পারে, শত্রুজয়ী এবং সেনাদলের অধিনায়ক হতে পারে। জাতক ধর্মপরায়ণ এবং দৈবভাবের ও অধিকারী হতে পারে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য

যোগটি সাধারণ মনে হলেও---- এই যোগটির বৈশিষ্ট্য অপরিসীম । পঞ্চম এবং নবম স্থান উল্লেখযোগ্য ত্রিকোণ এবং দশম স্থান কেন্দ্র হিসাবে বিশেষ বলবান।

****ব্রহ্ম যোগ****

নবম পতি এবং একাদশপতি থেকে বৃহস্পতি এবং শুক্র যথাক্রমে কেন্দ্রে অবস্থিত হলে এবং বুধ লগ্নপতি অথবা দশম পতি থেকে কেন্দ্রে অবস্থিত হলে এই যোগ সূচিত হয়।

ফল
জাতক ভোজনরসিক , শিক্ষিত তথা ব্রাহ্মণ গণ কর্তৃক সমাদৃত হবে, সৎকর্মরত এবং দীর্ঘায়ু হবে।

ব্যাখ্যা এবং মন্তব্য

এই যোগটি জাতকের স্বাথ্য, অর্থ , ও যাটিলাভের বিশেষ সহায়ক, মেষ লগ্নজাত ব্যক্তির পক্ষেই এই যোগ সম্ভব নয়। এমন কি কর্কট ও কন্যালগ্নের পক্ষেও এই যোগ সম্ভব নয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200508231232

Wednesday, May 6th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে কপট যোগ

সুপ্রভাত
আমি আজকে যে যোগ নিয়ে কথা বলব তা খুব দেখা যায় কুন্ডলী তে‌‌‌।

****কপট যোগ***

জনমকুণ্ডলীতে লগ্নের চতুর্থ স্থানে অশুভ বা পাপগ্রহ থাকলে এবং চতুর্থপতি পাপগ্রহের যুক্ত বা পাপগ্রহের দ্বারা পূর্ণদৃষ্ট হলে অথবা দুটি পাপগ্রহের মধ্যে থাকলে -------- কপটযোগ সাধিত হবে।

অথবা

লগ্নের চতুর্থ স্থানে শনি, রাহু , মঙ্গল, অবস্থিত হলে এবং অশুভ দশমপতি অপর কোনো শুভগ্রহ দ্বারা পূর্ণদৃষ্ট হলে ও কপট যোগ সাধিত হবে।

অথবা

চতুর্থপতি শনি রাহুর সঙ্গে একই রাশিতে অবস্থিত হলে এবং অপর অশুভ গ্রহ দ্বারা পূর্ণদৃষ্ট হলে -------- কপট যোগ সাধিত হবে।

ফলাফল: এরূপ যোগযুক্ত জাতক কপট হবেও অতিরিক্ত প্রতারক হয় English এ যাকে বলে hypocrite।
: মন্তব্য: রাজনীতির সঙ্গে যাঁরা যুক্ত তাঁদের অনেকের জনমকুন্ডলি তে এই কপট যোগ থাকে। শনি - রাহু, শনি- মঙ্গল, বা রাহু- মঙ্গল ----- যাঁদের, জন্মকুন্ডলীর চতুর্থ স্থানে অবস্থিত হয়-----তাঁরা হচ্ছেন অভিজাত ধরণের বা সম্ভ্রান্ত ধরণের কপটচারী । চতুর্থ হৃদয়ের বা মনের নিয়মে ---- সেই চতুর্থ স্থানে শনি- রাহু , শনি মঙ্গল, বা রাহু মঙ্গল ------ অবস্থিত তাঁরা তাদের মনের ভাব গোপন করে রাখেন ।অবশ্য এই যোগযুক্ত জাতকগণ কূটনীতির খেলায় সাফল্য অর্জনে সক্ষম হয়ে থাকে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200506135446

Tuesday, May 5th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও হর্ষ যোগ

সুপ্রভাত

এই ভয়াবহ মহমারী থেকে ইশ্বর সকল ভালো রাখুন‌‌।আজকের বিশেষ প্রতিবেদন হর্ষ যোগ।

হর্ষ যোগ

যদি জাতকের ষষ্ঠপতি লগ্নের ষষ্ঠ স্থানেই অবস্থান করে তবে হর্ষ যোগ সূচিত হবে ঐবং ভাগ্য পতি দশমে অর্থাৎ কেন্দ্রে বা কর্মে অবস্থান করলে এই শুভ যোগ সূচিত হয়‌

ফল: হর্ষ যোগে জাত ব্যক্তি ভাগ্যশালী, সুখী, শারীরিক দিক থেকে সুস্থ , ধনী, বিখ্যাত হবেন ও অবৈধ ও পাপকর্মদির থেকে দূরে থাকেন। তবে জাতকের আত্মীয়স্বজন জাতকের প্রতি শত্রুভাবাপন্ন হবেন।এরা ভীষন ত‍্যাগি হয়‌।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য: কোন দুঃস্থানের অধিপতি উক্ত দুঃস্থানে থাকলেই ---- ওই ভাব অবদমিত হয় এবং দুঃস্থানপতি অপর শুভভাবে না থাকায় ওই শুভভাব বিনষ্ট হয় না। যদিও পরাশরের মতে কোনো দুঃস্থানপতি তার স্বক্ষেত্রে থাকলেও ------- সেই দুঃস্থানপতির অশুভ ভাব পূর্ণ রূপে হ্রাস পায় না। তবে ঐরূপ দুঃস্থানপতির অশুভ ভাব কিছু পরিমানে ব্যাহত হয় মাত্র। আমি এক্ষেত্রে বিচার - বিশ্লেষণ করে পরাশরের মতবাদকেই বিশেষভাবে সমর্থন করি। অতএব হর্ষ যোগ জাত ব্যক্তি ---- উক্ত শুভ ফল কখনোই পূর্ণরূপে পেতে পারেন না----- যদি না কোষ্টিতে অপরাপর কোন শুভযোগাদি থাকে।

করনীয়;

বীজমন্ত্র:১) সকালে ৬.০৪ মিঃ লাল রঙের পোশাক পরে ঔঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায় ১০০ বার বা ৩ মিঃ।
২)স্নান করে বৃহস্পতির বীজমন্ত্র ,ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ১৮ বার
৩) স্নান করে শিবের দিকে তাকিয়ে
ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।১০ বার
ঔঁ জূসঃ স্বাহা ১৮ বার
গায়ত্রী
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।১০ বার

প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর।।১ বার
৪)সন্ধ্যায় ঔঁ দূং দূর্গে দূর্গে রক্ষনী স্বাহা হ্রীং দূর্গায় নমঃ ৩ বার।
৭)সন্ধ্যা ৭ টায় ঔঁ ঐং ক্লীং সোয়ায় ১৮ বার
৮)রাত্রী ৯ টায় ঔঁ হ্রীং ঐং কেতবে ১৮ বার
৯)রাত্রী ১১ টায় শুয়ে পড়বেন ঔঁ হ্রীং ১০ বলে

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200505071439

Monday, May 4th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে কলহ ও মিথ্যা বাদী যোগ

সূপ্রভাত
জোতিষ শ্রাস্ত্রে দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যোগ।ভালো লাগলে শেয়ার করুন কপি করে নিজেকে ছোট করবেন না‌।

কলহ যোগ

চতুর্থ পতি ও নবম পতি যদি পরস্পরের কেন্দ্রে অবস্থান করে ও লগ্নপতি যদি বলবান হয় ---- তবে কলহ যোগ সূচিত হবে।

ফল: জাতক একগুঁয়ে , অজ্ঞ, এবং দুঃসাহসী হবে। কোনো গ্রামের মোড়ল বা ক্ষুদ্র সেনাদলের অধিপতি হবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য: আধুনিক যুগে এই যোগজনিত ফল নিম্নরূপ হতে পারে।জাতক দারোগা বা তহশিলদার বা বর্ডার পুলিশ নায়ক হতে পারে। চতুর্থপতি স্বক্ষেত্রে উচ্ছস্থ হলে এবং দশমপতি যুক্ত বা দৃষ্ট হলেও কলহ যোগ সূচিত হবে। কলহ যোগের ক্ষেত্রে লগ্নপতি, চতুর্থ পতি, ও নবম পতির বলবত্তার ওপর কলহ যোগ অনেকাংশে নির্ভরশীল । কুমভলগ্নের ক্ষেত্রে কলহ যোগ প্রবল হতে পারে। কারণ সেক্ষেত্রে শুক্র, মীন , অথবা বৃষ বা তুলায় কলহ কারক গ্রহ মঙ্গল (কুমভলগ্নের নবম পতি ) কর্তৃক যুক্ত বা দৃষ্ট হতে পারে।

অসত্যবাদী যোগ ও প্রতারক যোগ

যদি দ্বিতীয়পতি জনমকুণ্ডলীতে শনি বা মঙ্গল ক্ষেত্রে অবস্থিত হয় ও অশুভ গ্রহাদী কেন্দ্র স্থানে ও ত্রিকোণ অবস্থিত হয় তবে এই যোগটি সাধিত হবে।

ফলাফল: এরূপ যোগে জাত ব্যক্তি অত্যন্ত মিথ্যাবাদী হয়ে থাকে ও প্রতারক হয়‌।

মন্তব্য: শনির ক্ষেত্র হলো মকর রাশি আর কুম্ভরাশি ও মঙ্গলের ক্ষেত্র হলো মেশরাশি আর বৃশ্চিক রাশি কেন্দ্রস্থান হলো লগ্ন, চতুর্থ, সপ্তম , ও দশম স্থান আর ত্রিকোণ স্থান লগ্নের পঞ্চম ও নবম স্থান । দ্বিতীয়পতিকে জনমকুণ্ডলীতে মকর বা কুম্ভ বা মেষ বা বৃশ্চিক রাশিতে অবস্থিত হবে, অশুভ বা পাপগ্রহাদী থাকবে কেন্দ্র বা ত্রিকোণ অথবা কেন্দ্রে এবং ত্রিকোনে ----- তবেই এই যোগটি সাধিত হবে।
প্রতিকার
শনি
———
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সূর্যপুত্রায় বিদ্মহে মৃত্যুরূপায় ধীমহিঃ তন্নঃ সৌরিঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ নীলাঞ্জনসমাভাসং রবিপুত্রং যমাগ্রজম্। ছায়ায়া গর্ভসম্ভূতং তং নমামি শনৈশ্চরম্॥
ইষ্টদেবতা – দক্ষিণকালিকা।
ধারণরত্ন – নীলা, ধূপ – কৃষ্ণাগুরু, বার – শনিবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200504010433

Saturday, May 2nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে শুক্র গ্ৰহ কে কিভাবে খুশী করবেন

জোতিষ শ্রাস্ত্রে শুক্র গ্ৰহ কে কিভাবে খুশী করবেন

সুপ্রভাত

আজ আমি দাম্পত্য জীবনে সুখ শান্তির জন্য শুক্রের বিশেষ প্রতিবেদন তুলে ধরলাম‌।সঙ্গে শুক্রের ইষ্টদেবী মা ভূবনেশ্বরীর ছবি দিলাম।আশাকরি সকলের ভালো লাগবে।প্রচুর শেয়ার করুন ও লেখা দেখে কমেন্ট ক‍রুন।

শুক্র গ্রহকে সন্তুষ্ট করুন সহজ কিছু উপায়ে

আমাদের বারোটি রাশির মধ্যে শুক্র বৃষ ও তুলার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিশেষ গ্রহ।

জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে শুক্র গ্রহ আমাদের রূপ, যৌবন, ভালবাসা, আকর্ষণ, সৌন্দর্য, সম্পর্ক, সামাজিক যোগাযোগ, অর্থ ও বিদ্যার সঙ্গে সম্পর্ক যুক্ত। এ ছাড়া এক জন ভাল শিল্পী হওয়ার জন্যও শুক্র গ্রহের অবদান প্রচুর। রাশিচক্রে শুক্র গ্রহের অবস্থান যদি শুভ হয়, তা হলে জাতক-জাতিকা উজ্জ্বল বর্ণের, সুন্দর শরীর এবং আকর্ষণীয় চোখের অধিকারী হন। বিবাহিত জীবন সুখের হয় এবং সবরকম সুখের অধিকারী হয়ে থাকেন। যদি শুক্র দুর্বল হয়, তা হলে জীবনে নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়।দাম্পত্য জীবন কলহপূর্ণ হয়।

শুক্র গ্রহকে সন্তুষ্ট করার সহজ উপায়—

১))কখনও ছেঁড়া জামা কাপড় ব্যবহার করা যাবে না। ফ্যাশান হলেও ছেঁড়া ফাটা ডিজাইনের জামা কাপড় বর্জন করতে হবে। এতে শুক্রদেব অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হন।

২) বাড়িতে যে কোনও সাদা ফুলের গাছ লাগান এবং সাদা জামা কাপড় পরার চেষ্টা করুন,বিবাহিত দের জন্য বিছানার চাদ‍র সাদা রঙের ব‍্যাবহার ক‍রুন।

৩)মন্দিরে সাদা যেকোনও কিছু দান করুন।সাদা বস্ত্র বা রুপার গহনা।

৪)প্রতি শুক্রবারলক্ষ্মীদেবীকে সাদা ফুলের মালা দিয়ে উপবাস থেকে পুজো করতে হবে।

৫)সুগন্ধি দ্রব্য প্রতিনিয়ত ব্যবহার করতে হবে।

৬)সাদা স্ফটিক রত্ন ধারণ করতে হবে। স্ফটিকের মালাও পরা যেতে পারে।

৭)ঘরের রং যতটা সম্ভব সাদা করার চেষ্টা করুন। এর ফলে শুক্রদেব সন্তুষ্ট হন এবং শুক্রদেবের কৃপা লাভ করতে পারবেন।

৮)ছোট শিশুদের মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়ান বা যা তারা খেতে পছন্দ করে সেসব খাবার খাওয়ালে শুক্রদেব অত্যন্ত প্রসন্ন হন।

শুভ রত্ন• সাদা জারকন ,ওপাল
শুভ সংখ‍্যা :৬,৮
অশুভ সংখ্যা: ১,৭
শুভ বর্ণ সাদা: ,নীল,সবুজ
অশুভ বর্ণ :লাল,কালো,ছাঁই
বীজমন্ত্র: ঔঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায়
ইষ্টদেবী:ভূবনেশ্বরী, ঔঁ শাং মাতা ভূবনেশ্বরী।
,
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200502223233

Saturday, May 2nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও শটক যোগ

সূপ্রভাত
আজকের প্রতিবেদন টি পড়বেন।ভালো লাগলে শেয়ার করবেন‌‌।কেননা এই যোগ অত্যন্ত অশুভ যোগ।
শকট যোগ

চন্দ্র যদি বৃহস্পতির ষষ্ঠ স্থানে , অষ্টমে, বা দ্বাদশে থাকে ---------- তবে শটক যোগ সূচিত হবে।

ফল: জাতকের সম্পদহানি ঘটতে পারে । জাতক সাধারণ জীবন যাপন করবে। জাতককে আর্থিক কষ্ট এবং দুর্দশার সম্মুখীন হতে হবে। জাতক গোঁড়া ধরণের হবে এবং আত্মীয় স্বজন তাকে ঘৃণা করবে।মিথ্যাবাদী হবে ,প্রতারক হবে‌।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য : মহর্ষি পরাশ‍র
বলেন যে শটক যোগ অশুভ । তবে এই যোগের সংজ্ঞা সম্পর্কে কিছু মতানৈক্য রয়েছে। মহর্ষি পরাশর এবং বরাহ মিহিরের মতে ---- যদি সকল গ্রহ লগ্নে এবং সপ্তমে থাকে তবে শটক যোগ হবে। কিন্তু ফলিত জ্যোতিষ - প্রবক্তা অধ্যাপক রাও এর মতে নৈসর্গিক শুভ গ্রহ বৃহস্পতি থেকে দুঃস্থানে চন্দ্র এর অবস্থানেই শটক যোগ হবে ।
অবশ্য অধ্যাপক রাও এর বিরুদ্ধে অনেকে নানা বক্তব্য রেখেছেন । কিন্তু আমি ৩৭৭ টি শকট যোগে জাত ব্যক্তির কোষ্টি বিচার বিশ্লেষণ করে দেখেছি যে ----- শকট যোগে জাত বযক্তিমাত্রই যে দরিদ্র ও হতভাগ্য হবে তা নয় ------ তবে শকট যোগে জাত ব্যক্তিদের কিছু না কিছু আর্থিক দুঃখ - কষ্ট অবশ্যই ভোগ করতে হবে এবং তারা তুলনামূলক ভাবে কিছু হতভাগ্যও বটে। যখনই গোচরে চন্দ্র বৃহস্পতির ষষ্ঠ স্থানে , অষ্টমে এবং দ্বাদশে অবস্থান করছে---- ওই সময়ে এই যোগে জাত ব্যক্তি দের বিশেষ আর্থিক কষ্ট এবং দুর্ভাগ্যের সম্মুখীন হতে হয়েছে।

প্রতিকার

বীজমন্ত্র:১) সকালে ৬.০৪ মিঃ লাল রঙের পোশাক পরে ঔঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায় ১০০ বার বা ৩ মিঃ।
২)স্নান করে বৃহস্পতির বীজমন্ত্র ,ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ১৮ বার
৩) স্নান করে শিবের দিকে তাকিয়ে
ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।১০ বার
ঔঁ জূসঃ স্বাহা ১৮ বার
গায়ত্রী
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।১০ বার

প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর।।১ বার
৪)সন্ধ্যায় ঔঁ দূং দূর্গে দূর্গে রক্ষনী স্বাহা হ্রীং দূর্গায় নমঃ ৩ বার।
৭)সন্ধ্যা ৭ টায় ঔঁ ঐং ক্লীং সোয়ায় ১৮ বার
৮)রাত্রী ৯ টায় ঔঁ হ্রীং ঐং কেতবে ১৮ বার
৯)রাত্রী ১১ টায় শুয়ে পড়বেন ঔঁ হ্রীং ১০ বলে

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200502005413

Friday, May 1st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে দাতা যোগ ও ভাগ্য যোগ

সুপ্রভাত
আজকে দুটি সুন্দর শুভ যোগ দিয়ে আপনাদের সেবার নিজেকে তুলে ধরলাম‌।

১)ভাগ্য যোগ

যদি জাতকের জন্মকালে বলবান কোনো নৈসর্গিক শুভগ্রহ লগ্নে, তৃতীয়ে, বা পঞ্চমে অবস্থান করে এবং সেই গ্রহ যদি নবমে পূর্ণ দৃষ্টি প্রদান করে-----তবে এই যোগ সুচিত হবে।

ফল: জাতক ভাগ্যবান, আমোদপ্রিয়, ও ধনী হবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য : এই যোগের দুটি শর্ত ------- ১. বলবান কোনো শুভ গ্রহ লগ্নে, তৃতীয়ে বা পঞ্চমে থাকা চাই।

২. একই সময়ে ওই গ্রহ দ্বারা নবম স্থান দৃষ্ট হওয়া চাই।

একমাত্র বৃহস্পতিই নবমে পূর্ণ দৃষ্টি প্রদান করতে পারে----- অতএব বৃহস্পতিই এই যোগের প্রধান যোগকারক। কর্কটলগ্নে বৃহস্পতি থাকলে ভাগ্যযোগ সূচিত হতে পারে। কারণ কর্কট লগ্নে বৃহস্পতি ই নবম্ পতি ------ অতএব বৃহস্পতি কর্কট লগ্নে অবস্থান করে উক্ত লগ্নের নবম স্থান মীন রাশিতে পূর্ণ দৃষ্টি প্রদান করতে পারে।মীন লগ্নের ক্ষেত্রে বৃহস্পতি লগ্নের পঞ্চমে অর্থাৎ কর্কটে অবস্তান করে পঞ্চম পূর্ণ দৃষ্টি দ্বারা মীন লগ্নের নবম স্থান বৃশ্চিক রাশিতে পূর্ণ দৃষ্টি প্রদান করতে পারে।।

২)দাতা যোগ:

নবম্ পতি উচ্চস্থ হলে এবং সেই নবম পতি কোনো শুভ গ্রহ দ্বারা দৃষ্ট হলে এবং নবম স্থানে কোনো শুভ গ্রহ থাকলে -------- দাতা যোগ সূচিত হয়।

ফল: এই যোগে জাত ব্যক্তি দানশীলতা ও মানবিকতার প্রতিমূর্তি হয়ে থাকেন।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য : এই যোগটি নবম স্থান এবং নবম পতির উপর নির্ভরশীল। নবমস্থান শুধু ভাগ্য স্থান নয়। ধর্ম স্থান ও বটে। দান করাও অন্যতম ধর্মকর্মও বিশেষ।
দান করার মতো মহত্ব সকলের থাকে না । মহাভারতের কর্ণ ও সম্রাট বালী উদ্দেশ্যহীন ভাবে দান করতেন। দানেই তারা ওপর আনন্দ লাভ করতেন। আজকাল কার যুগেও এমন মানুষ আছেন যারা উদ্দেশ্যহীন ভাবে দান করেন।। যদিও সেরূপ মানুষের সংখ্যা বড়ই কম। নবম স্থানে যদি পাপগ্রহ থাকে। কিন্তু কোষ্টিতে রাজযোগ সূচিত হয়, তবে সেইরূপ লোকজন উদ্দেশ্য ও অভিসন্ধি নিয়ে দানকার্য করে থাকেন। কিন্তু দাতা যোগের জাতক জাতিকা প্রকৃতই দাতা হন। দানশীলটায় তাদের মহত্বের পরিচায়ক।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200501090601

Thursday, April 30th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

বর্ষফল ১৪২৭

সুপ্রভাত

বাংলার নতুন বছর ১৪২৭ সাল কেমন কাটবে আপনার, দেখে নিন বার্ষিক রাশিফল প্রতিবিধান সহ সর্বপ্রথম।কেউ কপি করবেন না।পারলে শেয়ার করুন।

পুরাতন জ্যোতিষ শাস্ত্রে যেমন দৈনিক রাশিফল প্রতিদিনের ঘটনার ভবিষ্যকথন করে, তেমন সাপ্তাহিক, মাসিক তথা বার্ষিক রাশিফল যথাক্রমে সপ্তাহ, মাস এবং বছরের ভবিষ্যৎবাণী করে। জ্যোতিষে ১২টি রাশি-মেষ, বৃষভ, মিথুন, কর্কট, সিংহ, কন্যা, তুলা, বৃশ্চিক, ধনু, মকর, কুম্ভ ও মীন- টি রাশি রয়েছে। একইরকম ভাবে ২৭টি নক্ষত্রও রয়েছে, যার ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়ে থাকে।

বাংলা বাৎসরিক রাশিফল

মেষ রাশি- ব্যবসায়ের সঙ্গে যুক্তদের সমস্ত অর্থ-সম্পর্কিত লেন দেনে যাওয়ার আগে চিন্তা করা দরকার। যদিও এই বছর মেষ রাশিদের কোনও উল্লেখযোগ্য ক্ষতির মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা নেই, ঋন হতে পারে তবুও অনেক সময় অতিরিক্ত ব্যয়, আপনার স্ট্রেসের কারণ হয়ে উঠতে পারে। আপনি আয়ের জন্য বেশ কয়েকটি নতুন উৎস খুঁজে আসতে পারে। আসন্ন বছরটি এই রাশির জন্য খুব শুভ। যারা ঋণ শোধ করতে চান তাদের প্রচেষ্টা সফল হবে। পাশাপাশি সম্পদ বৃদ্ধি বা সম্পদের প্রাপ্তির যোগও রয়েছে। তবে বছরের মাঝামাঝি সময়ে আপনাকে কিছু সমস্যার মুখোমুখি হতে পারে। মেষ রাশির জাতক-জাতিকারা তাদের চাকরি পরিবর্তন করলে তবেই আর্থিক প্রতিপত্তি বৃদ্ধির সুযোগ পাবেন। আশ্বিন থেকে কার্তিক মাসে সম্পত্তি প্রাপ্তি বা সম্পদ বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।

শুভ সংখ্যা ৯,শুভ বর্ণ মেরুন
বীজমন্ত্র: ঔঁ হূং শ্রীং মঙ্গলায় ১৮ বার‌

বৃষ – শিক্ষার্থীদের জন্য এই বছর অত্যন্ত শুভ। পেশী ও স্নায়ুর সমস্যায় ভুগতে হতে পারে। নতুন বছরে সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্ক ভালোই থাকবে। বছরের প্রথম দিকে বাবা-মায়ের শরীর নিয়ে চিন্তা থাকবে। আপনার নিজের স্বাস্থ্যের বিষয়েও যত্নবান হতে হবে। শারীরিক অসুস্থতার কারণে কর্মক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির যোগ রয়েছে। নতুন বছরে পরিস্থিতি আপনার পক্ষেই থাকবে। নতুন বছরে সম্পদ লাভের সম্ভবনাও রয়েছে। তবে সম্পদ লাভের ক্ষেত্রে কিছু বাধার সৃষ্টি হতে পারে। বাংলার নতুন বছরে আর্থিক সমস্যার দেখা দিতে পারে। পাশাপাশি কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি লাভের যোগও রয়েছে। বছরের প্রথমার্ধে সমস্যা দেখা দিলেও পরবর্তী ভাগে সমস্ত সমস্যা কেটে যাবে।গুপ্তশত্রু বৃদ্ধি পাবে

শুভ সংখ্যা ৬,শুভ বর্ণ সাদা
বীজমন্ত্র: ঔঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায়

মিথুন- বছরের শুরু দিকে স্বাস্থ্য খুব ভালোই থাকবে। সঙ্গীর সঙ্গে আপনার সম্পর্ক খুব ভালো থাকবে। পরিবারকেন্দ্রিক ব্যক্তিরা আধ্যাত্মিকতার প্রতি আকৃষ্ট বোধ করতে পারেন। তবে সম্পদ ও সম্পত্তি প্রাপ্তির জন্য আত্মীয়দের সঙ্গে অশান্তির সৃষ্টি হতে পারে। আপনি কর্মক্ষেত্র পরিবর্তনের ফলে উপকারী ফল পাবেন। আগামী বছর প্রথম দিকে আপনার কাজের অতিরিক্ত চাপ থাকবে। এই সময়ে নেওয়া সিদ্ধান্তগুলি আপনার ভবিষ্যতকে লাভজনক হতে সাহায্য করবে। এই বছর আপনার সমস্ত বিনিয়োগ সম্পর্কে যথেষ্ট চিন্তাভাবনা করার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া প্রয়োজন। নতুন কোনও ব্যবসা শুরু করলে সফলতা সেভাবে হবে না নতুন বছরে। নতুন বছরে ব্যবসায় নতুন কোনও কিছু শুরু করা থেকে বিরত থাকুন। যদি আপনি চাকরি করেন তাহলে জ্যৈষ্ঠ মাস থেকে আষাঢ় মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত খুব ভালো সময়।বছর ফল অতি শুভ।মানষিক দূশ্চিতা বৃদ্ধি পাবে।

শুভসংখ‍্যা :১,৫ শুভবর্ণ সবুজ, লাল
বীজমন্ত্র ঔঁ স্ত্রীং শ্রীং বুধায় ১৮ বার‌।

কর্কট রাশি- আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য আপনার ইচ্ছাশক্তিই আপনার কাজের বোঝা বাড়িয়ে তুলবে। আপনার ষষ্ঠ ঘরে বৃহস্পতির অবস্থানের কারণে, বছর শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই, কর্কট রাশিদের একটি অর্থনৈতিক সঙ্কটের মুখোমুখি হতে হবে। আপনার ব্যয় এই সময়ে বৃদ্ধি পাবে, এবং এই ব্যয়ের উপর আপনার চাপও বাড়বে। তবে বছরের মাঝামাঝি সময়ে আপনার আর্থিক অবস্থা শক্তিশালী করবে এবং আপনি কর্মক্ষেত্র পরিবর্তনের ফলে উপকারী ফল পাবেন। নতুন বছরের প্রথম দিকে আপনার অতিরিক্ত চাপ থাকবে। এই সময়ে নেওয়া সিদ্ধান্তগুলি আপনার ভবিষ্যতকে লাভজনক হতে সাহায্য করবে। এই বছর আপনার সমস্ত বিনিয়োগ সম্পর্কে যথেষ্ট চিন্তাভাবনা করার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া প্রয়োজন। এই বছরটি আপনার পারিবারিক জীবনের জন্য মিশ্র ফলাফল দেবে।আইনের আওতায় পরবেন
প্রচুর পরিমাণে অর্থ ব‍্যায় হবে।

শুভ সংখ্যা ২,বর্ণ :কালো:
বীজমন্ত্র: ঔঁ ঐং ক্লীং সোমায়

সিংহ রাশি- আসন্ন বছরে বিভ্রান্তির সম্ভাবনা রয়েছে, তবে তা অপনি সহজেই কাটিয়ে উঠতে পারবেন। আগামী বছর আপনি অর্থ উপার্জনের চাহিদা আরও বৃদ্ধি পাবে। এমনকি এই চিন্তাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য পদক্ষেপও নেবেন। বছরের প্রথম দিকে চাহিদার পাশাপাশি ভাদ্র আশ্বিন মাসের দিকে আপনার নেওয়া সঠিক সিদ্ধান্ত ফলপ্রসূ ফল নিয়ে আসবে। আগামী বছর শুরুর থেকেই থাকবে সময় আপনার অনুকূলে। বছরের শুরু থেকেই আপনি উন্নতির দিকে এগিয়ে যাবেন। আগামী বছরে যে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে চিন্তা ভাবনা করে তবেই পদক্ষেপ নিন। আপনি আপনার পেশাতে আর নিজের জীবনের মধ্যে সামঞ্জস্য রাখতে সফল হবেন। বছরের শুরুতেই ব‍্যাবসায় উন্নতির সম্ভাবনা রয়েছে এবং আপনার আপনার কাজের যোগ্য সম্মান লাভে সাহায্য করবে আর আপনার সিনিয়ারদের নজরেও আসবেন।আপনার দ্ধারা অনেকেই উপকৃত হবে তবে শরীর ভালো যাবে না‌।

শুভ সংখ্যা ১ শুভ বর্ণ লাল
বীজমন্ত্র ; ঔঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায়

কন্যা রাশি- শুক্র গ্রহ যদি ভালো অবস্থানে থাকলে ঘরবাড়ি থেকে শুরু করে অর্থ সম্পত্তির প্রাপ্তি যোগ থাকে। সেই অনুযায়ী এই মাসে কন্যা রাশির জাতক জাতিকাদের অর্থভাগ্য খুবই ভালো থাকবে। পৌষ মাঘ নাগাদ মাসের মধ্যে বিদেশ যাত্রার যোগ রয়েছে। এই বছর আপনাকে কিছু ছোট সমস্যা আর বাধার সম্মুখিণ হতে পারে। দীর্ঘকাল ধরে চলছে এমন ঋণ এই বছর পুরোপুরি শোধ করতে সক্ষম হবেন। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে শুক্র হল ধনসম্পদের গ্রহ। এই বছরের প্রথম দিকে কাজের দক্ষতা প্রদর্শন করার সুযোগ পাবেন। কাজের জন্য প্রশংসা এবং খ্যাতি লাভ করতে পারবেন। অর্থ লাভের সম্ভাবনা রয়েছে। ব্যবসায়ীদের জন্যও এই বছর অত্যন্ত শুভ। পরিবারে নিজেদের মধ্যে একতা মজবুত হবে একে অপরের সহায়তায়, পারিবারিক সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারবেন।
কন্যা রাশি- শুক্র গ্রহ যদি ভালো অবস্থানে থাকলে ঘরবাড়ি থেকে শুরু করে অর্থ সম্পত্তির প্রাপ্তি যোগ থাকে। সেই অনুযায়ী এই মাসে কন্যা রাশির জাতক জাতিকাদের অর্থভাগ্য খুবই ভালো থাকবে। পৌষ মাঘ নাগাদ মাসের মধ্যে বিদেশ যাত্রার যোগ রয়েছে। এই বছর আপনাকে কিছু ছোট সমস্যা আর বাধার সম্মুখিণ হতে পারে। দীর্ঘকাল ধরে চলছে এমন ঋণ এই বছর পুরোপুরি শোধ করতে সক্ষম হবেন। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে শুক্র হল ধনসম্পদের গ্রহ। এই বছরের প্রথম দিকে কাজের দক্ষতা প্রদর্শন করার সুযোগ পাবেন। কাজের জন্য প্রশংসা এবং খ্যাতি লাভ করতে পারবেন। অর্থ লাভের সম্ভাবনা রয়েছে। ব্যবসায়ীদের জন্যও এই বছর অত্যন্ত শুভ। পরিবারে নিজেদের মধ্যে একতা মজবুত হবে একে অপরের সহায়তায়, পারিবারিক সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারবেন

শুভ সংখ্যা ৫,শুভ বর্ণ সবুজ
বীজমন্ত্র ঔঁঐং ক্লীং স্ত্রীং ফট্

তুলা – বছরের শুরুতে শনি চতুর্থ ঘরে প্রবেশ করবে আর আপনার ষষ্ঠ ঘরে, দশম ভাব আর জোশকে প্রভাবিত করবে। আপনাকে কোনও বড়ো পদে নিযুক্ত করার সম্ভাবনা রয়েছে। এই সময় অর্থের জন্য করা আপনার প্রচেষ্টা সফল হবে এবং আপনি একের থেকে বেশি জায়গা থেকে আয় করতে সফল হবেন। এই বছর আপনার ক্যারিয়ারে পরিবর্তন আসবে আর সম্ভবত আপনি স্থান পরিবর্তনের সুযোগ অনুভব করবেন। নতুন বছরে আপনি ধীরে ধীরে আপনার কর্মক্ষেত্রে উন্নতি করবেন। মন পছন্দ চাকরি পেতে পারেন আর যারা চাকরি পরিবর্তন করতে চান তারা সফলতা পাবেন। এই বছর আপনার পারিবারিক জীবন বেশ ভালো থাকবে। সন্তানের বিবাহের যোগ রয়েছে এই বছরে।

শুভ সংখ্যা ৬,বর্ণ সাদা
বীজমন্ত্র ঔঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায়

বৃশ্চিক – বছরের মাঝামাঝি অবধি রাহু আপনার অষ্টম ঘরে থাকবে এবং তারপরে সপ্তম ঘরে প্রবেশ করবে। বছরের শুরুতে আপনি কোনও নতুন কাজ শুরু করতে পারেন আর এই কাজে আপনি সফলতা পাবেন। বছরের শুরুতে ক্যারিয়ারের উন্নতির জন্য অনেক সুযোগ পাবেন। নতুন বছর আপনার আর্থিক স্থিতিকে খুব মজবুত করতে সক্ষম হবেন যার কারণে যে কোনও প্রকারের আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হওয়ার প্রয়োজন হবে না। এই বছর বৃশ্চিক রাশি দুঃখ থেকে মুক্তি পাবেন। বছরের শুরুতে শনিদেব আপনার তৃতীয় ঘরে প্রবেশ করবে, আর অন্যদিকে গুরুদেব বৃহস্পতি আপনার তৃতীয় ঘরে প্রবেশ করবে। গুরু বৃহস্পতিও দ্বিতীয় ঘরে উপস্থিত হওয়ার কারণে পরিবারে নতুন সদস্যের আগমন হতে পারে। নতুন বছর আপনি মানসিক এবং শারীরিকভাবে খুব ভাল থাকবেন।

শুভ সংখ্যা ৭,বর্ণ লাল
বীজমন্ত্র ঔঁ হূং শ্রীং মঙ্গলায়

ধনু রাশি- এই বছর আপনার পেশাগত জীবনের জন্যে বেশ ভালো। যদি কোনও নতুন কাজ শুরু করতে চান তাহলে আপনি এই বছর করতে পারেন। আপনার কাজের সুনাম হবে আর আপনি কর্মস্থলে যোগ্য সম্মান পাবেন। এই বছর আপনি যত বেশী পরিশ্রম করবেন তত বেশী অর্থ লাভ করবেন। পরিবারের কোনও সদস্যের স্বাস্থ্যহানির কারণে ব্যয় বৃদ্ধি পেতে পারে। এই বছর আপনি আপনার নিজের সম্পর্কগুলিকে স্থায়িত্ব এবং মজবুত করতে পারবেন। বছরের মাঝামাঝি সময়ে দূরে কোথাও ভ্রমণ হতে পারে। এই বছর আপনি এরকম কোনও কাজ করবেন যা সমাজের জন্য ভালো হবে। এই সময়টি আপনার শিক্ষা আর উচ্চ শিক্ষা দুটোতেই সফলতা লাভ করতে পারেন। যাঁরা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাতে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছেন তাদের জন্য এই বছরটি অত্যন্ত শুভ। পারিবারিক জীবন বেশ অনুকূল থাকবে।

শুভ সংখ্যা ৩,বর্ণ হলুদ
বীজমন্ত্র ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে

মকর রাশি- চাকরির সন্ধানকারীদের জানুয়ারির পরে স্থায়ী বা দীর্ঘস্থায়ী চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই বছর আপনার কোনও নতুন কাজ বা ব্যবসা শুরু করা উচিত নয়। এই বছর আয়ের চেয়ে বেশি ব্যয় হবে। এই বছর আপনার কোনও ধরণের বিনিয়োগ করা উচিত নয়। এই বছর, অপ্রত্যাশিত ব্যয় আর্থিক ভারসাম্যকে বিপর্যস্ত করতে পারে। এই বছরটি শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু অনুকূল এবং কিছু প্রতিকূল ফলাফল নিয়ে আসবে। পরোপকারী চিন্তাভাবনার জন্ম হবে আর আপনি লোকেদের সাহায্য করার জন্য এগিয়ে যাবেন। এই বছরের শনি আপনার রাশিতে প্রবেশ করবে এবং আপনার শক্তি বাড়িয়ে দেবে। এই বছর আপনার পরিবারের সম্মান, সম্মান এবং খ্যাতি বৃদ্ধি পাবে এবং পরিবারের কারও বিয়ের কারণে আপনার পরিবার সামাজিকভাবে বৃদ্ধি পাবে। আপনার বিবাহিত জীবনে যে সমস্যাগুলি চলছে তা দূর হয়ে যাবে।

শুভ সংখ্যা ৮ ,বর্ণ নীল
বীজমন্ত্র ঔঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়ঃ

কুম্ভ - গুরুদেব বৃহস্পতি দ্বাদশ ঘরে প্রবেশ করবে। আপনি এই বছর তীর্থস্থানে যাত্রার সুযোগ পাবেন। এই বছরটি আপনার ক্যারিয়ারের জন্য ভালো -মন্দে পূর্ণ হতে পারে। তাই কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে চিন্তা করুন। ব্যবসায়ীরা এই বছর সাফল্যের মুখ দেখতে পারবেন। আপনার অর্থ ব্যয়ের দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। বছরের শুরুটি শিক্ষার্থীদের পক্ষে খুব অনুকূল নয়, তাই আপনার আরও কঠোর পরিশ্রম করার জন্য প্রস্তুতি নিন। এই বছরটি আপনার পারিবারিক জীবনের জন্য মিশ্র ফলাফল নিয়ে আসবে। পারিবারিক জীবনে শান্তি এবং সুখ থাকবে। পারস্পরিক সমন্বয়ের কারণে বিবাহ জীবনে সুখ থাকবে। এই বছর আপনার স্বাস্থ্যের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে।

শুভ সংখ্যা ৮, ৪,বর্ণ নীল
বীজমন্ত্র ঔঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়ঃ

মীন - বছরের শুরুটি আপনার পক্ষে খুব ভাল হবে এবং কর্মক্ষেত্রে আপনার কাজ প্রশংসিত হবে। আপনি যদি কোনও ব্যবসা করেন তবে বছরটি আরও ভাল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আপনি এই বছর সম্পত্তি ভাড়া দিয়েও ভাল লাভ করতে পারবেন। নতুন বছরে আপনি ভাল আয় করতে সক্ষম হবেন। যাঁরা প্রতিযোগীতামূলক পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাঁধের জন্য এই বছরটি অত্যন্ত শুভ। এই বছর আপনি অর্থ উপার্জনের দিকে বেশি মনোযোগী হবেন। মীন রাশির জাতকরা এই বছর অনেক ভাল উপহার পাবে যা আপনার মনকে সুখী রাখবে। অতিরিক্ত কাজের চাপের কারণে ক্লান্তি অনুভব করতে পারেন এবং এই ক্লান্তি কোন অসুস্থতার উত্স হতে পারে। মোটের উপর সারা বছর আপনার ভালোই কাটবে।

শুভ সংখ্যা ৩,বর্ণ হলুদ
বীজমন্ত্র ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200430011056

Tuesday, April 28th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষের তিনটি অশুভ যোগ

সুপ্রভাত
করোনা নিয়ে আমারভবিষ্যতবানী মিলবেই‌‌‌,ঐই বিশ্বাস রাখি।
আজকে আমি তিনটি অশুভ যোগ নিয়ে আলোকপাত কলছি যা আগে কখনো হয় নি‌।অনুরোধ কপিকরে নিজেদের ছোট না করে শেয়ার করুন।

১)শক্তি যোগ:

যদি সকল গ্রহই ( রবি, চন্দ্র, মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র, ও শনি) লগ্নের সপ্তমে, অষ্টমে, নবমে, এবং দশমে থাকে ------- তবে শক্তি যোগ সূচিত হবে।

ফল
শক্তি যোগে জাত ব্যক্তি অলস, কপট, এবং দরিদ্র হয় ও প্রতারক হয়‌।

ব্যাখ্যা এবং মন্তব্য

এই যোগে জাতব্যাক্তি জীবনের অধিকাংশ সময়েই শক্তি যোগ জনিত অশুভ ফললাভ করে থাকে। বিশেষ করে সপ্তমপতির দশায় জাতক শারীরিক, মানসিক, এবং আর্থিক কষ্টভোগ করে থাকে

২)দণ্ড যোগ ;

জন্মকালে সকল গ্রহই (অর্থাৎ রবি, চন্দ্র, মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র, ও শনি) লগ্নের দশমে, একাদশে, দ্বাদশে, এবং লগ্নে অবস্থান করে তবে দণ্ডযোগ সূচিত হবে।

ফল

দণ্ডযোগে জাত ব্যক্তি স্ত্রী ও সন্তান বিষয়ে অসুখী হবে।এরা নিজেই এইজন্য দায়ী ও মদ‍্যপ হয়‌।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য

রাহু বা কেতু এক্ষেত্রেও গ্রহ হিসাবে ধরা হয়নি। যোগটি অত্যন্ত সরল। অতএব বিশেষ ব্যাখ্যা নিষ্প্রয়োজন।

৩)কূট যোগ:

যদি সাতটি গ্রহই চতুর্থস্থান থেকে শুরু করে পর পর সাতটি স্থানে অবস্থিত হয়------ তবে কূট যোগ সূচিত হবে।

ফল
জাতক মিথ্যাবাদী এবং কারাবাসী হবে ।
ব্যাখ্যা ও মন্তব্য

এই যোগে জাত ব্যক্তি মাতাল, দস্যু, সাধারণত এই যোগে জাত ব্যক্তি মন্দ বা অবৈধ কর্মে লিপ্ত হয়ে থাকে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200428010549

Monday, April 27th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও বেলগাছ

জোতিষ ও বেলগাছ

সপ্রভাত
।। ।বেলগাছ ও জোতিষ।।।

আমাদের দেশে বেল গাছ একটি সুপরিচিত গাছ। এই গাছের, পাতা, ফল ও ছালে আছে ঔষধি বহুগুণ। বেলের জন্ম ভারতবর্ষে। এটি লেবু পরিবারের সদস্য। সংস্কৃত নাম বিল্ব। এর বৈজ্ঞানিক নাম Aegle marmelos Correa।

শীত শেষে আবারও গ্রীষ্মের আগমনের অপেক্ষায়। বাড়ছে তাপমাত্রা। সেই সঙ্গে নানা ধরনের অসুখ-বিসুখেরও উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। গরমে ক্লান্তি দূর করতে কিংবা নানা রোগের উপসম ঘটাতে বেলের জুড়ি নেই। বেলফল কাঁচা অবস্থায় সবুজ বর্ণের থাকে, আর পেকে গেলে হলদে রঙ ধারণ করে। কচি বেল খাওয়াই উত্তম। তবে পাকা বেল বেশ উপকারী।

প্রতি ১০০ গ্রাম বেলের শাঁসে পাওয়া যায়:
পানি ৫৪.৯৬-৬১.৫ গ্রাম
প্রোটিন ১.৮-২.৬২ গ্রাম
স্নেহ পদার্থ ০.২-০.৩৯ গ্রাম
শর্করা ২৮.১১- ৩১.৮ গ্রাম
ক্যারোটিন ৫৫ মিলি গ্রাম
থায়ামিন ০.১৩ মিলিগ্রাম
রিবোফ্লেবিন ১.১৯ মিলিগ্রাম
এসকরবিক এসিড ৮-৬০ মিলিগ্রাম
নিয়াসিন ১.১ মিলিগ্রাম
টারটারিক এসিড ২.১১ মিলিগ্রাম

বেলের বহুমুখী উপকারিতা:
১। পাকস্থলীর আলসার, পাইলস রোগে উপকারী। এটি শক্তিবর্ধক হিসেবে কাজ করে।
২। অন্ত্রের কৃমিসহ অন্যান্য জীবাণু ধ্বংস করে ডায়রিয়া এবং আমাশয় প্রতিরোধ করে।
৩। বেলের ল্যাক্সিটেভ গুণ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং আমাশয় রোগে খুব কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। হজমেও উপকারী।
৪। বেলে ন্যাচারাল ডাই ইউরেটিক আছে, যা শরীরে পানি জমা প্রতিরোধ করে।
৫। বেলপাতার রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে পান করলে চোখের ছানি কমে যায়। এ ছাড়া ভিটামিন-এ মিউকাস মেমব্রেনের গঠন এবং চামড়ার ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে।
৬। ত্বককে সূর্যরশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে বেলের শাঁস এবং ত্বকের স্বাভাবিক রং বজায় রাখে।
৭। বেলের থায়ামিন ও রিবোফ্লোবিন হার্ট এবং লিভার ভালো রাখে।
৮। বেল থেকে পাওয়া বেটাক্যারোটিন রঞ্জক মানবদেহের টিউমার কোষের বৃদ্ধি রোধ করে। বিশেষ করে মহিলারা নিয়মিত বেল বা বেলের শরবত খেলে ব্রেস্ট ক্যান্সার ও জরায়ু ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।
৯। প্রস্টোজেন হরমোন লেভেল বাড়িয়ে মহিলাদের ইনফার্টিলিটির ঝুঁকি কমায়। তা ছাড়া প্রসব-পরবর্তী ডিপ্রেশন কমাতেও খুবই কার্যকরী।
১০। বেলের ভিটামিন-সি স্কার্ভি প্রতিরোধ করে। ভিটামিন-সি হলো শক্তিশালী প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা মানবদেহের বিভিন্ন সংক্রমণ রোধ করে।
১১। জন্ডিস এর সমস্যাই পাকা বেল গোলমরিচের সঙ্গে শরবত করে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
১২। সর্দি হলে বেলপাতার রস এক চামচ খেলে সর্দি ও জ্বরভাব কেটে যায়। বেলপাতার রস ঠাণ্ডা ও ক্রনিক কফে উপকারী। জয়েন্টের ব্যথা ও উপশম করে। পাতার রস মধু, গোলমরিচের গুঁড়া মিশিয়ে খেলে জন্ডিস নিরাময় হয়।
১৩। বেল বেটাক্যারোটিনের ভালো উৎস, যা থেকে ভিটামিন-এ তৈরি হয়। ভিটামিন-এ চোখের বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোকে পুষ্টি জোগায়। যারা নিয়মিত বেল খায়, তাদের চোখের বিভিন্ন অসুখ হওয়ার প্রবণতা থাকে তুলনামূলকভাবে কম।
সর
সর্তকতা : নিয়মিত পাকা বেল খাওয়া উচিত নয়। প্রতিদিন পাকা বেল খেলে স্বাভাবিক স্থিতিস্থাপকতা কমে যায় এবং পেট ফাঁপার সমস্যা হতে পারে। পাকা বেল একবারে বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত নয়।

জোতিষক গুরুত্ব:

বেল পাতা ও বেল গাছের গুরুত্ব সম্পর্কে জেনে নিন.....
হিন্দুধর্মে বেলগাছ হল একটি পবিত্র গাছ। বেলপাতা বা বেল গাছকে আমরা ভগবান শিবের সঙ্গে তুলনা করি। ভারতবর্ষের প্রায় বিভিন্ন জায়গাতেই বেলগাছ দেখতে পাওয়া যায়। দুর্গাপুজোর সময় ১০৮ টি বেলপাতা দিয়ে মা দুর্গার পূজা হয়। এর জন্ম কিভাবে হয় তা আমার সঠিক জানা নেই। তবে, কেউ কেউ বলেন মা দূর্গার ঘাম থেকে নাকি এই গাছের জন্ম যদিও এর শাস্ত্র রেফারেন্স কিছুই আমি জানি না।
বেলগাছ ত্রিগুণের অধিকারী যথা— স্বতঃ, রজ, তম।
জ্যোতিষ মতে বাড়ির দিক অনুসারে বেলগাছ থাকলে কি উপকার জেনে নিন -
• বাড়ির উত্তর পূর্ব দিকে বেলগাছ - সম্পদ প্রাপ্তি ও অশুভত্ব থেকে মুক্তি।
• বাড়ির পূর্ব দিকে বেলগাছ – বিভিন্ন সম্পদ ও শান্তি লাভের নির্দেশ করে।
• বাড়ির পশ্চিম দিকে বেলগাছ - সুসন্তান লাভের পথ প্রশস্ত করে।
• বাড়ির দক্ষিণ দিকে বেলগাছ - দুর্ঘটনা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
বৈদিক শাস্ত্র মতে বেলপাতাকে অনেক রকম ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে -
• বেলপাতার তিনটি পাতা একত্রে থাকলে হবে তখন তাকে একটি বেলপাতা বলা হয়। এই তিনটি বেলপাতা হল ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বর।
• এই তিনটি পাতাকে যথাক্রমে তিনটি চোখ বলা হয়।
• তিনটি পাতা যথাক্রমে – পূজা, স্তোত্র ও জ্ঞান।
• বেলডাল যথাক্রমে সৃষ্টি, স্থিতি ও লায়াকে উপস্থাপনা করে।
• বেলপাতার সামনের অংশকে অমুর্যাম বলা হয়।
• যে কোনও পূজার ক্ষেত্রে যদি অসম্পূর্ণ বা ছেড়া বিল্ব পত্র অর্পণ করা হয় তাহলে পাপ করার সঙ্গে তুলনা করা হয়।
• বেল ফলকে শ্রীফল বলেও জানা যায়। শিব পূজার একটি উত্তম উপাদান বেল পাতা।
যেকোন পূজায় হোমে বেলপাতা ও বেলকাঠ ব‍্যাবহার হয়।

বৈদিক মতে শারীরিক প্রয়োজনে বেলগাছ -
• বেল ফলের গুঁড়ো দুধের সাঙ্গে পান করলে রক্তাল্পতার থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
• হাই ব্লাড সুগার রোগে নিয়মিত বেল ফল খেলে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
• বেলফল ঠাণ্ডা জলে ভিজিয়ে মিছরি সহকারে পান করলে লিভারের সমস্যা দূর হয়।
• বেলফল সরষের তেলের মিশ্রণে যদি কোনও ব্যথায় মালিশ করা হয় তবে খুব উপকার পাওয়া যায়।
• বেলের গুঁড়ো যদি ক্ষত স্থানে লাগানো হয় তাহলে খুব তাড়াতাড়ি উপশম হয়।
• বেলফল চিনির সঙ্গে সেবন করলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।
ভাল লাগলে শেয়ার করুন,,কপি করা নিষেধ।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200427083728

Sunday, April 26th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষের দৃষ্টি তে শুভ অক্ষয়তৃতীয়া

শুভ সন্ধ্যা
জোতিষের দৃষ্টি তে শুভ অক্ষয়তৃতীয়া।

শনিবার,আজ ১০শে বৈশাখ, ২৫সে এপ্রিল অক্ষয়তৃতীয়া। তৃতীয়া লাগবে সকাল১১.৫৪মিঃতে আর তিথি শেষ হবে ২৬শে বৈশাখ দূপুর ১টা ৫৭ মিঃ তে।পালন ২৬ শে এপ্রিল ,১১ই বৈশাখ।

অক্ষয় তৃতীয়া হল jচান্দ্র বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথি। অক্ষয় তৃতীয়া বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ তিথি। অক্ষয় শব্দের অর্থ হল যা ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না। বৈদিক বিশ্বাসানুসারে এই পবিত্র তিথিতে কোন শুভকার্য সম্পন্ন হলে তা অনন্তকাল অক্ষয় হয়ে থাকে। যদি ভালো কাজ করা হয় তার জন্যে আমাদের লাভ হয় অক্ষয় পূণ্য আর যদি খারাপ কাজ করা হয় তবে লাভ হয় অক্ষয় পাপ। তাই এদিন খুব সাবধানেকপ্রতিটি কাজ করা উচিত। খেয়াল রাখতে হয় ভুলেও যেন কোনো খারাপ কাজ না হয়ে যায়। কখনো যেন কটু কথা না বেরোয় মুখ থেকে। কোনো কারণে যেন কারো ক্ষতি না করে ফেলি বা কারো মনে আঘাত দিয়ে না ফেলি। তাই এদিন যথাসম্ভব মৌন থাকা জরুরী। আর এদিন পূজা,জপ,ধ্যান,দান,অপরের মনে আনন্দ দেয়ার মত কাজ করা উচিত। যেহেতু এই তৃতীয়ার সব কাজ অক্ষয় থাকে তাই প্রতিটি পদক্ষেপ ফেলতে হয় সতর্কভাবে। এদিনটা ভালোভাবে কাটানোর অর্থ সাধনজগতের অনেকটা পথ একদিনে চলে ফেলা। এবারের অক্ষয়তৃতীয়া সবার ভালো কাটুক – এই কামনা করি।
এদিন যেসকল তাৎর্যপূর্ণ ঘটনা ঘটেছিল।
১) এদিনই বিষ্ণুর ষষ্ঠ অবতার পরশুরাম জন্ম নেন পৃথিবীতে।
২) এদিনই রাজা ভগীরথ গঙ্গা দেবীকে মর্ত্যে নিয়ে এসেছিলেন।
৩) এদিনই গণপতি গনেশ বেদব্যাসের মুখনিঃসৃত বাণী শুনে মহাভারত রচনা শুরু করেন।
৪) এদিনই দেবী অন্নপূর্ণার আবির্ভাব ঘটে।
৫) এদিনই সত্যযুগ শেষ হয়ে ত্রেতাযুগের সূচনা হয়।
৬) এদিনই কুবেরের তপস্যায় তুষ্ট হয়ে মহাদেব তাঁকে অতুল ঐশ্বর্য প্রদান করেন। এদিনই কুবেরের লক্ষ্মী লাভ হয়েছিল বলে এদিন বৈভব-লক্ষ্মীর পূজা করা হয়।
৭) এদিনই ভক্তরাজ সুদামা শ্রী কৃষ্ণের সাথে দ্বারকায় গিয়ে দেখা করেন এবং তাঁর থেকে সামান্য চালভাজা নিয়ে শ্রী কৃষ্ণ তাঁর সকল দুখ্হ মোচন করেন।
৮) এদিনই দুঃশাসন দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণ করতে যান এবং সখী কৃষ্ণাকে রক্ষা করেন শ্রীকৃষ্ণ। শরনাগতের পরিত্রাতা রূপে এদিন শ্রী কৃষ্ণা দ্রৌপদীকে রক্ষা করেন।
৯) এদিন থেকেই পুরীধামে জগন্নাথদেবের রথযাত্রা উপলক্ষ্যে রথ নির্মাণ শুরু হয়।
১০) কেদার বদরী গঙ্গোত্রী যমুনত্রীর যে মন্দির ছয়মাস বন্ধ থাকে এইদিনেই তার দ্বার উদঘাটন হয়। দ্বার খুললেই দেখা যায় সেই অক্ষয়দীপ যা ছয়মাস আগে জ্বালিয়ে আসা হয়েছিল।
১১) এদিনই সত্যযুগের শেষ হয়ে প্রতি কল্পে ত্রেতা যুগ শুরু হয়।
জোতিষ: ১)এই দিন ব‍্যবসার জন্য অত্যন্ত শুভ ও লাভদায়ক।
২)গৃহক্রয় ও গহনা কেনার জন্য শ্রেষ্ঠ তিথি।
৩)ঐদিন স্বামী-স্ত্রী একসাথে লক্ষীদেবীর আরাধোনা করলে গৃহে সুখশান্তি বৃদ্ধি পায়।
৪)বীজ মন্ত্র:a) ঔঁ বক্রতুন্ডয় হূং ১০৮ বার।
b)শ্রীং লক্ষী দেবৈই নমঃ ১০ বার‌
c)লাং ইন্দ্রায় নমঃ ১০ বার।

অক্ষয় তৃতীয়া সম্পর্কে একটি পৌরানিক গল্প :
ধর্মরাজ যুধিষ্ঠির একবার মহামুনি শতানিককে অক্ষয় তৃতীয়া তিথির মাহাত্ম্য কীর্তন করতে বললেন ।
শতানিক বললেন পুরাকালে খুব ক্রোধসর্বস্ব , নিষ্ঠুর এক ব্রাহ্মণ ছিলেন । ধর্মকর্মে তার বিন্দুমাত্র আগ্রহ ছিলনা । একদিন এক দরিদ্র ক্ষুধার্ত ব্রাহ্মণ তার নিকট অন্ন এবং জল ভিক্ষা চাইলেন । রণচন্ডী হয়ে ব্রাহ্মণ কর্কশ স্বরে তাঁর দুয়ার থেকে ভিখারীকে দূর দূর করে তাড়িয়ে দিলেন আর বললেন যে অন্যত্র ভিক্ষার চেষ্টা করতে ।
ক্ষুধা-পিপাসায় কাতর ভিখারী চলে যেতে উদ্যত হল ।
ব্রাহ্মণ পত্নী সুশীলা অতিথির অবমাননা দেখতে না পেরে দ্রুত স্বামীর নিকট উপস্থিত হয়ে ভরদুপুরে অতিথি সত্কার না হলে সংসারের অমঙ্গল হবে এবং গৃহের ধন সমৃদ্ধি লোপ পাবে … একথা জানালেন ।
স্বামীর দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে ভিখারীকে তিনি ডাক দিলেন এবং ভিখারীর অন্যত্র যাবার প্রয়োজন নেই সে কথা জানালেন । সুশীলা ত্রস্তপদে তার জন্য অন্নজল আনবার ব্যবস্থা করলেন । কিছুপরেই তিনি অতিথি ভিক্ষুকের সামনে সুশীতল জল এবং অন্ন-ব্যঞ্জন নিয়ে হাজির হলেন । ভিখারী বামুন অতীব সন্তুষ্ট হলেন এবং সে যাত্রায় সুশীলাকে আশীর্বাদ করে সেই অন্নজল দানকে অক্ষয় দান বলে অভিহিত করে চলে গেলেন ।
বহুবছর পর সেই উগ্রচন্ড ব্রাহ্মণের অন্তিমকাল উপস্থিত হল । যমদূতেরা এসে তার শিয়রে হাজির । ব্রাহ্মণের দেহপিঞ্জর ছেড়ে তার প্রাণবায়ু বের হ’ল বলে । তার শেষের সেই ভয়ঙ্কর সময় উপস্থিত । ক্ষুধা ও তৃষ্ণায় তার কন্ঠ ও তালু শুকিয়ে গেল । তার ওপর যমদূতেদের কঠোর অত্যাচার । ব্রাহ্মণ তাদের কাছে দুফোঁটা জল চাইল এবং তাকে সে যাত্রায় উদ্ধার করতে বলল ।
যমদূতেরা তখন একহাত নিল ব্রাহ্মণের ওপর ।
তারা বলল ” মনে নেই ? তুমি তোমার গৃহ থেকে অতিথি ভিখারীকে নির্জ্জলা বিদেয় করেছিলে ?”
বলতে বলতে তারা ব্রাহ্মণকে টানতে টানতে ধর্মরাজের কাছে নিয়ে গেল ।
ধর্মরাজ ব্রাহ্মণের দিকে তাকিয়ে বললেন ” এঁকে কেন আমার কাছে এনেছ্? ইনি মহা পুণ্যবান ব্যক্তি ।বৈশাখমাসের শুক্লা তৃতীয়া তিথিতে এনার পত্নী তৃষ্ণার্ত অতিথিকে অন্নজল দান করেছেন । এই দানঅক্ষয় দান । সেই পুণ্যে ইনি পুণ্যাত্মা । আর সেই পুণ্যফলে এনার নরক গমন হবেনা । ব্রাহ্মণকে তোমরা জল দাও । এনার প্রাণবায়ু নির্গত হতে দাও । শীঘ্রই ইনি স্বর্গে গমন করবেন ।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200426110328

Sunday, April 26th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষিক শুভ যোগ সমুদ্র যোগ ও ভল্লিকী যোগ

জোতিষিক শুভ যোগ সমুদ্র যোগ ও ভল্লিকী যোগ

সুপ্রভাত
শুভ অক্ষয়তৃতীয়ার সকলকে জানায় আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালবাসা।আজকে এই শুভ দিনে দুটি শুভ যোগ নিয়ে আলোচনা করলাম।সবাই পড়ে কমেন্ট করুন।পারলে ১৩০ কোটি মানুষের উপকারের জন্যে শেয়ার করুন।

*সমুদ্র যোগ*
সকল গ্রহই (রাহু কেতু ব্যতীত বা সহ) যদি জন্মকালে লগ্নের দ্বিতীয়ে, চতুর্থ স্থানে , ষষ্ঠ স্থানে, অষ্টমে, দশমে, এবং দ্বাদশে অবস্থান করে তবে সমুদ্র যোগ সূচিত হবে।

*ফল ; এই যোগে জাত ব্যক্তি প্রশাসক হবে বা রাজার মতন সুখভোগে সক্ষম হবে এবং এরূপ লোকের জীবন সচরাচর দুঃখ ও দুশ্চিন্তা মুক্ত হবে।

*ব্যাখ্যা ও মন্তব্য*

এই ধরণের যোগ বিরল। অর্থাৎ সচরাচর দেখা যায় না। কারণ এই যোগের অন্যতম প্রধান শর্ত হচ্ছে ----- লগ্নের দ্বিতীয়ে, চতুর্থ স্থানে , ষষ্ঠ স্থানে, অষ্টমে, দশমে, এবং দ্বাদশে সকল গ্রহ থাকবে কিন্তু তৃতীয় , পঞ্চম , সপ্তম, নবম ও একাদশ স্থানসমূহ গ্রহ শুন্য থাকা চাই---- অবশ্য এ সকল স্থানে রাহু কেতু থাকতে পারে মাত্র

*ভল্লকি যোগ*

সকল গ্রহই ( রাহু, কেতু সহ বা ব্যতীত) জনমকুণ্ডলীতে অর্থাৎ জন্মকালে যে কোন সাতটি রাশিতে থাকলে এই যোগ হবে।

*ফল*

এই যোগে জাত ব্যক্তির বন্ধুর সংখ্যা অনেক হবে, জাতক সঙ্গীত ও সুকুমার শিল্পকলার প্রতি বিশেষ আগ্রহী হবে। জাতক বিদ্বান, সুখী, ও বিখ্যাত হবে।

*ব্যাখ্যা ও মন্তব্য *
রাহু এবং কেতু কে গ্রহ হিসেবে ধরা হয় না। অর্থাৎ রবি, চন্দ্র , মঙ্গল, বুধ , বৃহস্পতি, শুক্র ও শনি ------ এই সাতটি গ্রহ রাশি চক্রের যে কোনো সাত টি রাশিতে রাশিতে থাকলেই এই যোগ হবে।

করোনা মুক্ত হওয়ার জন্য

বীজমন্ত্র:১) সকালে ৬.০৪ মিঃ লাল রঙের পোশাক পরে ঔঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায় ১০০ বার বা ৩ মিঃ।
২)স্নান করে বৃহস্পতির বীজমন্ত্র ,ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ১৮ বার
৩) স্নান করে শিবের দিকে তাকিয়ে
ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।১০ বার
ঔঁ জূসঃ স্বাহা ১৮ বার
গায়ত্রী
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।১০ বার

প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর।।১ বার
৪)সন্ধ্যায় ঔঁ দূং দূর্গে দূর্গে রক্ষনী স্বাহা হ্রীং দূর্গায় নমঃ ৩ বার।
৭)সন্ধ্যা ৭ টায় ঔঁ ঐং ক্লীং সোয়ায় ১৮ বার
৮)রাত্রী ৯ টায় ঔঁ হ্রীং ঐং কেতবে ১৮ বার
৯)রাত্রী ১১ টায় শুয়ে পড়বেন ঔঁ হ্রীং ১০ বলে

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200426084040

Thursday, April 23rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

মালিকা যোগ

সুপ্রভাত
আজকে একটা সুন্দর যোগ নিয়ে আলোচনা করছি।জোতিষ শ্রাস্ত্রে সুন্দর এমন যোগ নিয়ে আগে আলোচনা হয় নি।আজকে আমি এমন একটি কুন্ডলী বিচার করলাম যেখানে এই যোগ সূচিত হয়েছে।

মালিকা যোগাদি:

যদি সাতটি গ্রহই লগ্ন থেকে অথবা যে কোনো ভাব থেকে পরপর সাতটি ঘরেই অবস্থান করে তবে মালিকা যোগ সূচিত হয়।

অতএব মোট 12 প্রকার মালিকা যোগ হতে পারে

১. লগ্নমালিকা ----- লগ্ন থেকে পরপর সাতটি ঘরেই গ্রহ থাকলে।

২. ধনমালিকা ------ দ্বিতীয় স্থান পরপর সাতটি ঘরেই গ্রহ থাকলে।

৩. বিক্রমমালিকা ------ তৃতীয়স্থান পরপর সাতটি ঘরেই গ্রহ থাকলে।

৪. সুখমালিকা------ চতুর্থস্থান পরপর সাতটি ঘরেই গ্রহ থাকলে।

৫. পুত্রমালিকা---- পঞ্চমস্থান পরপর সাতটি ঘরেই গ্রহ থাকলে।

৬. শত্রুমালিকা ------- ষষ্ঠ স্থান পরপর সাতটি ঘরেই গ্রহ থাকলে।

৭. কলত্র - মালিকা---- সপ্তমস্থান পরপর সাতটি ঘরেই গ্রহ থাকলে।

৮. রন্ধ - মালিকা ------ অষ্টম স্থান পরপর সাতটি ঘরেই গ্রহ থাকলে।

৯. ভাগ্য- মালিকা---- নবমস্থান পরপর সাতটি ঘরেই গ্রহ থাকলে।

১০. কর্ম- মালিকা---- দশম স্থান পরপর সাতটি ঘরেই গ্রহ থাকলে।

১১. লাভ- মালিকা----- একাদশস্থান পরপর সাতটি ঘরেই গ্রহ থাকলে।

১২. ব্রজ- মালিকা----- দ্বাদশস্থান পরপর সাতটি ঘরেই গ্রহ থাকলে।

ফল:

লগ্নমালিকা ------- সেনাপতি , প্রশাসক, বা রাজার ন্যায় ক্ষমতা ও সম্পদশালী।

ধনমালিকা -------- কর্তব্যপরায়ণ, দৃঢ়প্রতিজ্ঞ এবং প্রভূত ধনশালী হলেও এরূপ জাতক নির্দয় হয়ে থাকে।

বিক্রমমালিকা-------- ধনী, প্রশাসক, রুগ্ন, সাহসী, বা বহু বীরের সান্নিধ্যলাভে ধন্য হয়।

সুখমালিকা--------- ধনী এবং দয়ালু।

পুত্রমালিকা--------- বিখ্যাত এবং অত্যন্ত ধর্মপরায়ন।

শত্রুমলিকা-------- লোভী এবং দরিদ্র।

কলত্রমালিকা--------- নারীদের প্রিয় এবং প্রভাবশালী।

রন্ধ্রমালিকা---------- দরিদ্র এবং ভাগ্যহীন।

ভাগ্যমালিকা: ধর্মপরায়ণ, সম্পদশালী, শক্তিশালী, এবং উত্তম- স্বভাব বিশিষ্ট ।

কর্মমালিকা: সম্মানিত ও ধার্মিক।

লাভমালিকা: কৌশলী, মহিলা হলে প্রিয় দর্শনা।

ব্রজমালিকা: সম্মানিত ও উদার।

ব্যাখ্যা এবং মন্তব্য: রাহু এবং কেতুকে উক্ত সাতটি গ্রহের মধ্যে ধরা হয়নি। প্রতিটি ভাব থেকেই মালিকাযোগ সূচিত হতে পারে। যে ভাব থেকে মালিকা যোগ সূচিত হবে------ ওই ভাবপতি দশান্ততর দশায় মালিকা যোগের ফল পাওয়া যাবে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200423062448

Tuesday, April 21st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও করোনা ভাইরাস

সুপ্রভাত
আজকের প্রতিবেদন করোনা ভাইরাস
১১তম প্রতিবেদন, কেউ কপি ক‍রবেন না।

বর্তমানে ভয়ঙ্কর করোনা গ্রাস করেছে গোটা বিশ্বকে ভারতও ছাড় পায়নি। চরম আতঙ্কে রয়েছে সমগ্র ভারতবাসী। এই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতে অনেকের প্রশ্ন, জ্যোতিষ করোনার ভাইরাস নিয়ে কি বলছে ?

জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, প্রতি আড়াই বছর অন্তর শনি গ্রহ তার অবস্থান পরিবতন করে। অর্থাৎ আড়াই বছর বাদে বাদে এক রাশি থেকে অন্য রাশিতে প্রবেশ করে শনি গ্রহ। শনির এই রাশি পরিবর্তনের প্রভাব প্রত্যেক মানুষের জীবনের উপর পড়ে। অবশ্য ব্যাক্তিগত জন্মছকে শনির অবস্থানের উপর ফলাফলে তারতম্য ঘটে থাকে। জ্যোতিষশাস্ত্রে বলা হচ্ছে , যাদের জন্মছকে শনি অশুভ জায়গায় অবস্থান করছে তাদের জীবন এই শনির প্রভাবে ছাড়খার হয়ে যেতে পারে। আর্থিক সমস্যা ও নানা ধরণের দুর্যোগ তাদের পিছু ছাড়ে না। এই শনি গ্রহ ২৪ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে ধনু রাশি ছেড়ে মকর রাশিতে প্রবেশ করেছে।

আগেই বলে রাখি , জন্ম অনুযায়ী যেমন প্রত্যেক মানুষ এক একটা রাশির জাতক হয় ঠিক তেমনি দেশেরও রাশি হয়। আমাদের দেশ ভারতের রাশি হল মকর। আর এই মকর রাশিতেই এই বছর শনি গ্রহ প্রবেশ করছে। আর ঠিক এইবছরই করোনা মহামারীতে আক্রান্ত ভারত। এটা কোনও কাকতালীয় ঘটনা নয়। আবার এটাও ঠিক করোনা ভাইরাস ভারতে উৎপত্তি হয়নি। অন্য দেশ থেকে মানে চীন থেকে আমাদের দেশে এসেছে।

ভারতের রাশি মকর। সেই মকর রাশিতে গত ২৪ জানুয়ারি থেকে শনি অবস্থান করছে। সেখানে প্রবেশ করেছে মঙ্গল গ্রহ। মঙ্গল মকর রাশিতে তুঙ্গ। জ্যোতিষশাস্ত্রে- শনি মঙ্গল একসঙ্গে হলে তাকে মারক যোগ বলা হয়। এখন এই মকর রাশিতে মারক যোগ হওয়ার ফলে ভারতে করোনা জটিল আকার ধারণ করেছে। ক্ষয় ক্ষতি বাড়বে। এই অবস্থা কিছুদিন চলবে। ৩০ মার্চ এই মকর রাশিতে বৃহস্পতি গ্রহ প্রবেশ করছে। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী তখন শনির সঙ্গে বৃহস্পতির একসঙ্গে গুরুশৌরি যোগের সৃষ্টি হয়েছে এবং মঙ্গল তুঙ্গে অবস্থান করায় বৃহস্পতি নিচভঙ্গ রাজযোগে সৃষ্টি করে, ৩০ মার্চ পর যতদিন যাবে বৃহস্পতির ডিগ্রি তত বাড়তে থাকবে এবং এই সমস্ত শুভযোগের ফলে ভারতের করোনার প্রকোপ ধীরে ধীরে কমতে শুরু করবে।

এই মকর রাশিতে বৃহস্পতি ৯১ দিন থাকবে। আর মঙ্গল ৪৫ দিন অবস্থান করার পর ৫ মে কুম্ভ রাশিতে প্রবেশ করবে। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী এটা বলা যেতে পারে, ৫ মে’র পর ভারত করোনার হাত থেকে মুক্তি পারে এবং স্থিতাবস্থায় ফিরে আসার সম্ভাবনা প্রবল।

আবার, এই গ্রহ সন্নিবেশের ফলে ভারত মহামারী করোনা ভাইরাসের প্রতিষেধক তৈরী করে বিশ্ব দরবারে শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করতেও পারে।

আজকের গোচর:

ধনুরাশিতে কেতু , মকরে মঙ্গল , শনি , বৃহস্পতি , মীনে বুধ, চন্দ্র ( অশুভ যোগ) ,মেষে রবি, বৃষে শুক্র (শুভ) , মিথুনে রাহু ।

এখনে শনি + মঙ্গল প্রবল মারক যোগ।
বৃহস্পতি + শনি দরিদ্র যোগ ও নীচঢভঙ্গ রাছযোগ
বুধ + চন্দ্র শারীরিক পীড়া যোগ যা অত্যন্ত অশুভ।

মঙ্গল মকর থেকে বেরোবে 5/ 05/ 2020 । সেদিন থেকে আক্রান্তের সংখ্যা কমবে ও মৃত্যু সংখ্যাও কমবে।
19 / 05 / 2020 থেকে মোটামুটি আমার গণনায় মহামারী কমে যাবে । কিন্তু দারিদ্রতা আর্থিক দুরাবস্থা দেখা দেবে 29/ 09/2020 পর্যন্ত।

29 /11/2020 থেকে ভারত মজবুত জায়গা নেবে। ভারত আবার জগৎসভায় শ্রেষ্ঠ আসন নেবে ।
কিন্তু lockdown 3/05/2020 পর্যন্ত অত্যন্ত কঠোর ভাবে পালন করতে হবে।
দরকারে আরো 10 দিন বাড়ানো যেতে পারে। তাহলে বিপদ মুক্তি হওয়ার আরও একটা আশা থাকে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200421094601

Monday, April 20th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে রাশি অনুযায়ী রোগ

সুপ্রভাত
।।।। রাশির রোগ-ব্যাধি।।।।।
কেউ কপি করবেন না, ভালো লাগলে শেয়ার করুন। (পূনঃপ্রচার)

ভারতীয় জ্যোতিষ শাস্ত্রানুসারে সমস্ত পৃথিবীর মানুষ বারোটি রাশিতে বিভক্ত। সুর্য্যের বার মাসে বারটি রাশিতে অবস্থানের ভিত্তিতে এই বিভাজন হয়ে থাকে। সূর্য্যরে বিভিন্ন মাসে অবস্থানের ফলে যেমন প্রকৃতিতে পরিবর্তন আসে, ঠিক তেমনি বার মাসে জন্ম নেওয়া মানুষের মাঝেও পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয়। আসুন, বারোটি রাশির জাতক জাতিকাদের জন্ম মাস অনুসারে রোগ ব্যাধি প্রসঙ্গে আলোচনা করছি। আপনি মিলিয়ে নিন আপনার রাশি কোনটি হতে পারে এবং রাশি জানা থাকলে জেনে নিন কোন কোন রোগ ব্যাধিতে আপনার ভোগার আশঙ্কা থাকতে পারে।

মেষ রাশি => রাশি চক্রানুসারে মেষ রাশি মানব দেহের মস্তক নির্দেশ করে। মেষের জাতক-জাতিকাদের রোগ ব্যাধিও হয় এই মস্তককে কেন্দ্র্র করে। মেষ রাশির জাতক জাতিকাদের মাইগ্রেন, সাইনোসাইটিস, চক্ষুপীড়া, কর্ণপ্রদাহ, অনিদ্রা ও মানসিক দুশ্চিন্তা থেকে হাইপারটেনশন, উচ্চ রক্তচাপ থেকে স্ট্রোক ও স্ট্রোক থেকে প্যারালাইসিস হতে পারে। মধ্য জীবনের মধ্যেই অধিকাংশ মেষের জাতক-জাতিকার মাথায় আঘাত লাগার ঘটনা ঘটে থাকে এবং কপালে বা মাথায় আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়। জীবনে দুই থেকে তিনবার মারাত্মক দূর্ঘটনার শিকার হয়ে থাকে বা দু-তিনবার অস্ত্রপচারেরও সম্মূখীন হতে হয়।

বৃষ রাশি => রাশি চক্রানুসারে বৃষরাশি মানব দেহের কণ্ঠ ,গলা ও ঘাড় নির্দেশ করে। বৃষের জাতক-জাতিকাদের রোগ ব্যাধিও এই অঙ্গ কেন্দ্রিক হয়ে থাকে। টনসিলের সমস্যা, কন্ঠনালীর ইনফেকশন, ঘাড় ব্যাথা, শ্বাসনালীর ক্ষত ইত্যাদিতে ভুগতে হয়। অধিকাংশ বৃষ রাশির জাতক জাতিকা টনসিলের দ্বারা বারবার ভুগতে থাকেন। কন্ঠস্বর পরিবর্তন জনিত ঝামেলায় বিব্রত হতে হয়।অনেকের ক্ষেত্রে মধুমেহ বা ডায়াবেটিস্ হয়।

মিথুন রাশি => রাশি চক্র অনুযায়ি মিথুন রাশি মানব দেহের স্কন্ধ,দুই বাহু নির্দেশ করে। মিথুনের জাতক-জাতিকার রোগ ভোগ এই অংশেই বেশি হয়ে থাকে। কাঁধে ব্যাথা, হাতের ব্যাথা, মেরুদন্ডের উপর অংশের ব্যাথায় এই রাশির জাতক-জাতিকা কষ্ট পেয়ে থাকে। প্রায়শই ঘুম থেকে উঠে এরা হাতের ও ঘাড়ের ব্যাথায় কষ্ট পেতে থাকে। ভারী কোনো কিছু উঠানো না করাই ভালো। হাতের রগে বা পেশিতে টান পড়তে পারে।

কর্কট রাশি => কর্কট রাশি মানব দেহের বক্ষপিঞ্জর,ফুসফুস নির্দেশ করে। কর্কটের জাতক-জাতিকার এ অংশেই রোগভোগের আশঙ্কা বেশি থাকে। ঠান্ডা, সর্দি, কাশি, শ্বাস কষ্ট, হাঁফানি, ক্যানসার, যক্ষা, টিবি রোগের পাশাপাশি গ্যাসট্রিক, বুক জ্বালাপোড়া, হজমের গোলযোগ পেটের পীড়া, জলবাহিত পীড়ায় ভুগবেন। এছাড়া কর্কটের জাতক জাতিকার মস্তিস্ক বিকৃতির আশঙ্কাও প্রবল থাকে। নেশা ও নেশাজাত দ্রব্যের প্রতি আকৃষ্ট হবার আশঙ্কা দেখা দেবে।
সিংহ রাশি => রাশিচক্র মতে সিংহ রাশি আমাদের হৃদযন্ত্রের ওপর নিয়ন্ত্রন করে। ফলে সিংহ রাশির জাতক জাতিকাদের মেরুদণ্ড ও হৃদযন্ত্রের গোলমালে ভূগতে হয়। হৃদযন্ত্রের দূর্বলতা মূর্ছা, বুক ধরফড়ানি,অনিদ্রা বা স্বল্প নিদ্রা, কিডনী সংক্রান্ত ব্যাধি, দৃষ্টি শক্তির দূর্বলতা দেখা দিতে পারে।

সিংহ রাশির জাতক জাতিকা শাক্ সব্জির চেয়ে মাংসের প্রতি দুর্বল হয়ে থাকে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়। সিংহ রাশির জাতকদের মধ্যে মদ্যপানের বদ-অভ্যাস ও সেই সংক্রান্ত রোগ ব্যাধি হবার যোগ রয়েছে।

কন্যা রাশি => কন্যা রাশি মানব দেহের নাভির উপরের অংশ নির্দেশ করে। যেখানে লিভার পাকস্থলি, ক্ষুদ্রান্ত,বৃহদান্ত অবস্থিত। পাশাপাশি কন্যা রাশি মানুষের নার্ভ সিস্টেমের ওপরও কাজ করে। কন্যা রাশির জাতক জাতিকাদের এই অঙ্গ সংক্রান্ত ব্যাধিতে ভূগতে হয়। বেশি রাতজাগা, পেট ফাঁপা, বদ হজম, কোষ্ঠকাঠিন্য, বৃহদান্ত্রের গোলযোগ দেখা দিতে পারে। স্মৃতিবিভ্রাট, হঠাৎ ভুলে যাওয়া কন্যা রাশির স্বাভাবিক রোগ। এই রাশির জাতক জাতিকা রোগ ব্যাধি সম্পর্কে অহেতুক আতঙ্কিত থাকে। এবং নিজেই নিজের চিকিৎসা করে বা ভুল ঔষধ সেবন করে। প্রচুর এন্টিবায়টিক খাবার প্রবণতা এদের মধ্যে থাকে।

তুলা রাশি => রাশিচক্রে তুলা রাশি মানবের নাভিমূল থেকে তলপেট পর্যন্ত স্থান নিয়ন্ত্রন করে। তুলা রাশির জাতক জাতিকার এ অঙ্গেই রোগ ব্যাধি দেখা দেয়। তুলা রাশির জাতক জাতিকা অন্ত্রের পীড়া, মূত্রথলি, কিডনি, জরায়ু ইত্যাদির সমস্যায় কষ্ট পায়। অধিকাংশ তুলার জাতক জাতিকার দাঁত অল্প বয়সেই পড়ে যায় বা দাতের পীড়ায় ভোগে। এছাড়াও দৃষ্টিশক্তির স্বল্পতা ও বিভিন্ন চর্মরোগ দেখা দিতে পারে। ধুলা-বালু থেকে হাঁচি-কাশির সমস্যা হতে দেখা যায়।

বৃশ্চিক রাশি => রাশিচক্রে বৃশ্চিক রাশি মানব দেহের প্রজনন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলি নির্দেশ করে। বৃশ্চিকের জাতক জাতিকার এই অংশের পীড়ায় কষ্ট পেতে হয়। অধিকাংশ বৃশ্চিক রাশির জাতক জাতিকা খুব অল্প বয়সেই কোষ্ঠকাঠিন্য বা পাইলসের পীড়ায় কষ্ট পেয়ে থাকেন। এদের গর্ভাশয়, যৌনইন্দ্রিয়, পায়ুপথের সমস্যা, মুত্রনালীর ইনফেকশন, হার্নিয়া, বহুমূত্র, হৃদযন্ত্রের গোলযোগে ভুগতে হতে পারে।

ধনু রাশি => রাশিচক্রে ধনুরাশি মানব দেহের কোমড় থেকে হাটুর উপরের অংশ পর্যন্ত স্থান নিয়ন্ত্রন করে। ধনু রাশির জাতক জাতিকাদের এই অংশে সহজেই রোগ ব্যাধি আক্রমন করে। তাদের ফোঁড়া, কারবাঙ্কল, চর্মরোগ, কোমর ব্যাথা, কোমরের জয়েন্ট ডিসপ্লেসড্ হওয়া, অনিদ্রা, স্নায়ুবিক দূর্বলতা, জন্ডিস, টাইফয়েড, উচ্চ রক্তচাপ, পক্ষাঘাত, সাইটিকা,উরু বা হাঁটুতে পীড়া দেখা দিতে পারে। জাতিকাদের জরায়ু সংক্রান্ত রোগ হবার আশঙ্কা থাকে।

মকর রাশি => রাশিচক্রানুযায়ী মকর রাশি মানব দেহের হাটুকে নির্দেশ করে। এদের অধিকাংশ রোগ ব্যাধি হাঁটু সংক্রান্ত হয়ে থাকে। মকর রাশির জাতক জাতিকাদের বাতের ব্যাথা, বাত জ্বর, হাটুর হাড় ক্ষয়, হাড়বৃদ্ধি, আর্থারাইটিসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এদের দাঁতের, কানের, হাঁটুর ব্যাথায় ভোগার আশাঙ্কা কমবেশি থাকে।

কুম্ভ রাশি => রাশি চক্র অনুযায়ী কুম্ভ রাশি মানব দেহের হাঁটুর নীচের অংশ থেকে পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত অংশ নির্দেশ করে। কুম্ভের জাতক জাতিকার শরীরের এই অংশই দূর্বল। ফলে এ অংশের কোনো পীড়ায় তাদের ভুগতে হয়। এ ছাড়াও স্নায়ুবিক দূর্বলতা, রক্তচাপ, মাথা ব্যাথা, ঠান্ডা লাগার প্রবণতা, পা-ফোলা, উদরাময়, রক্ত সঞ্চালনে ব্যাঘাত ঘটা, হাড়ের-জয়েন্ট গুলোতে ব্যাথা, চক্ষু পীড়া হতে পারে।

মীন রাশি => যাদের রাশিচক্রে মীন রাশি মানব দেহের পায়ের পাতা আঙ্গুল নির্দেশ করে। মীনের জাতক জাতিকাদের দূর্বল তম অঙ্গও হলো পা। তাই পায়ে আঘাত প্রাপ্তি, মচকানো, নখ-উল্টে যাওয়া ইত্যাদি বলতে গেলে সাধারন ঘটনা। এ ছাড়াও মীনের জাতক জাতিকা চক্ষু পীড়া, মাথাব্যাথা, স্নায়ুর দূর্বলতা, অনিদ্রা, রক্তশূন্যতা, বাত,বাত-জ্বর, সাইনাস, শ্বাস-কষ্টজনিত ব্যাধি ও ঠান্ডাজনিত ব্যাধিতে ভুগে থাকে।

রাশির উপাদান অনুসারে যে সকল রোগ ব্যাধি দেখতে পাওয়া যায় তা নিচে দেওয়া হ’ল -----
অগ্নি রাশি => মেষ, সিংহ, ধনু রাশি --- মাথাব্যাথা, হৃদরোগ, অনিদ্রা, কোষ্ঠ কাঠিন্য, চক্ষু পীড়া, হাইপার টেনশন, পক্ষাঘাত।
মৃত্তিকা রাশি => বৃষ, কন্যা, মকর রাশি ---হজমের গোলমাল,অন্ত্রপিড়া, উদারাময়,দেহ পিড়া, জ্বর।
বায়ু রাশি => মিথুন, তুলা, কুম্ভ রাশ --- ঠান্ডাজনিত রোগ, হাচি, কাশি, স্বর্দি, গ্যাস্ট্রিক আলসার, অস্থিরতা, স্নায়বিক দূর্বলতা।
জল রাশি => কর্কট, বৃশ্চিক, মীনরাশি --- জলবাহিত রোগ, শ্বাসকষ্ট, পেটের পীড়া, আতঙ্ক, মূত্র সংক্রান্ত ব্যাধি

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200420081419

Sunday, April 19th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

নামের আদ‍্যক্ষর ও বাংলা মাস অনুযায়ী রা্শি নির্নয়

সুপ্রভাত
দয়াকরে কেউ কপি ক‍রবেন না।

নামের আদ‍্যক্ষর ও রবিরাশি নিয়ে আজকের প্রতিবেদন‌।জোতিষ শ্রাস্ত্রে এগুলো ও ব‍্যবহার রয়েছে।তবে জন্মতারিখ ও সময় নিয়ে যে রাশি নির্নয় করা হয় সেটাই ঠিক।

নামের আদ‍্যক্ষর অনুযায়ী রাশি।

অ,আ,ল = মেষ রাশি
উ,ঊ,ই,এ,ও,ব = বৃষ রাশি
ক,ঘ,ঙ,ছ = মিথুন রাশি
ড,হ = কর্কট রাশি
ম,ট = সিংহ রাশি
ঠ,প,ব,ন = কন্যা রাশি
র,ত = তুলা রাশি
ন,য = বৃশ্চিক রাশি
ধ,ড,ফ,ড়,ঢ় = ধনু রাশি
খ,জ = মকর রাশি
গ,শ,ষ,স = কুম্ভ রাশি
চ,ঞ,ঝ,থ,দ = মিন রাশি

রবিরাশি:রবি বাংলা মাসে যে রাশিতে যেখানেথাকে তাক রবি রাশি বলে।রবিরাশি অনুযায়ী ভাগ্য কেমন তা যেনে নিন‌

মেষ রাশি: রাশিচক্রের প্রথম রাশি মেষ রাশি। মেষ রাশিকে ইংরেজিতে Zodiac Aries বলা হয়ে থাকে। যেসকল জাতকের জন্ম বাংলা বর্ষপঞ্জির ৮ চৈত্র থেকে ৭ বৈশাখের মধ্যে অর্থাৎ ইংরেজি ২১ মার্চ থেকে ২০ এপ্রিলের মধ্যে তাদের রাশি মেষ রাশি। মেষ রাশির অধিপতি গ্রহ মঙ্গল। মেষ রাশির জন্য শুভ রত্ন পাথর Red Coral Stone, এর সাথে রুবি, ব্লাড স্টোন ও হীরা ব্যবহার করতে পারেন। মেষ রাশির জন্য শুভ রং-লাল, সাদা, গোলাপি ও লাল সাদা মেশানো। মেষ রাশির শুভ সংখ্যা ৯। মেষ রাশির জন্য শুভ ধাতু লোহা ও ইস্পাত। মেষ রাশির জাতকদের জন্য শুভ দিন মঙ্গলবার। মেষ রাশির জাতক জাতিকাদের জন্য শুভ সঙ্গী বা সঙ্গিনী হতে পারে ধনু ও সিংহ রাশি। মেষ নবজাতক এক শিশু, সম্পূর্ণভাবে যে তার নিজের চিন্তাতে মগ্ন। তার কাছে নিজের প্রয়োজনীয়তাই মুখ্য। কোনো মেষ জাতকের মনে নতুন কোনো ভাব বা পরিকল্পনার উদয় হলে সে তাত্ক্ষণিক সেটা প্রকাশ করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। মেষ রাশির জাতকদের দ্বিধা কম থাকে। এরা সরিসরি গোছের মানুষ জটিলতা, প্রতারণা, ঠকানো ইত্যাদি মেষ জাতকদের বিষয় নয়। শারীরিক অবকাঠামোটা স্থির, প্রায়শই তীক্ষ। মেষ জাতকেরা এটা-ওটা অনেক কিছুকেই বিশ্বাস্য করে তুলতে পারে, তারা সুন্দর অনেক স্বপ্নের জালও কারও মধ্যে জন্ম দিতে সক্ষম, কিন্তু তারা শিশুসুলভ মিথ্যা আশ্বাসটি দিতে অক্ষম। অনেক সময় দিগ্বিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে অনেক অপকর্ম করে বসে তখন। একরাশ হতাশা ওই সময় এমনভাবে তাকে গ্রাস করে যে, পরাজয়ের ভয়ে জীবনের বাকি কাজগুলো করার ইচ্ছা আর থাকে না।

বৃষ রাশি: রাশিচক্রের দ্বিতীয় বৃষ রাশি। যাকে ইংরেজিতে Zodiac Taurus বলা হয়ে থাকে। বাংলা ৮ বৈশাখ থৈকে ৭ জ্যৈষ্ঠ অর্থাৎ ২১ এপ্রিল থেকে ২১ মে পর্যন্ত যাদের তাদের বৃষ রাশি। বৃষ রাশির অধিপতি গ্রহ শুক্র। বৃষ রাশির জন্য শুভ রত্ন পাথর Diamond Stone, Zircon Stone, Firoza Stone, Panna Stone। বৃষ রাশির জাতকদের জন্য আকাশি, নেভি ব্লু, লাল, কমলা ও সাদা শুভ রাং। এ রাশির জাতকদের জন্য শুভ সংখ্যা ৬। বৃষ রাশির জাতকদের শুভ ধাতু তামা, ব্রোঞ্জ। এ রাশির জাতকদের শুভ দিন শুক্রবার। বৃষ রাশির জাতকদের জন্য ভাল সঙ্গী বা সঙ্গিনী মকর, কন্যা ও কর্কট। বৃষ রাশির জাতকদের চোখের দৃষ্টি প্রশান্ত, নির্মল ও স্থির হয়। বৃষের কাছ থেকে অর্থ-সম্পদ খুব কমই আলাদা হতে দেখা যায়। বৃষরা তাদের টাকা-পয়সার সঙ্গে ক্ষমতার প্রতিও বেশ আগ্রহী। বৃষ রাশির জাতক ও জাতিকারা বেশ স্বাস্থ্যবান আর শক্ত শারীরিক কাঠামোর অধিকারী হয়। বৃষ নিজের অবস্থান ও মতামতের ক্ষেত্রে আঠার মতো লেগে থাকে।

মিথুন রাশি: যে সকল ব্যক্তির জন্ম বাংলা ৮ জ্যৈষ্ঠ থেকে ৭ আষাঢ় অর্থাৎ ২২ মে থেকে ২১ জুন তারা এ রাশির জাতক। মিথুন রাশিকে ইংরেজিতে Zodiac Gemini বলা হয়ে থাকে। এ রাশির অধিপতি গ্রহ বুধ। মিথুন রাশির জাতকদের জন্য শুভ রত্ন পাথর Yellow Sapphire Stone, Panna Stone. এ রাশির জাতকদের জন্য শুভ রং হালকা সবুজ, আকাশি, কমলা ও লাল। এ রাশির জাতকের শুভ সংখ্যা ৫। মিথুন রাশির জাতকের ধাতু রুপা ও প্লাটিনাম। এ রাশির জাতকের শুভ দিন বুধবার। মিথুন রাশির জাতকের শুভ সঙ্গী অথবা সঙ্গিনী কুম্ভ, তুলা ও সিংহ। মিথুন পুরুষ বা নারীকে বেশির ভাগ সময় রক্ষণশীল হিসেবে দেখা যায়। মিথুনই যেকোনো একটা বুদ্ধিদীপ্ত মন্তব্য করে বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে আরও কিছু শব্দ সহজেই জুড়ে দিতে পারে। মিথুনেরা সন্দেহবাতিক একটু বেশি, যা অনেক সময় ভারি ঝামেলার সৃষ্টি করে। তারা ভাবগম্ভীর এবং অনেক সময় তীব্র বদমেজাজি হয়। তারা অনেকটা খেয়ালি মনোভাবের। মিথুনদের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হলো দ্বৈততা।

কর্কট রাশি: যে সকল ব্যক্তির জন্ম ইংরেজি ২২ জুন থেকে ২২ জুলাই অর্থাৎ বাংলা ৮ আষাঢ় থেকে ৭ শ্রাবণের মধ্যে তারা কর্কট রাশির জাতক। এ রাশিকে ইংরেজিতে Zodiac Cancer বলা হয়ে থাকে। এ রাশির অধিপতি গ্রহ চন্দ্র। কর্কট রাশির উপকারী রত্ন Red Coral Stone, Pearl Stone. কর্কট রাশির জাতকদের জন্য শুভ রং হালকা সবুজ, ক্রিম, কমলা ও সাদা। কর্কট রাশির জাতকের শুভ সংখ্যা ২। কর্কট রাশির শুভ ধাতু রুপা ও প্লাটিনাম। এ রাশির জাতকদের শুভ দিন সোমবার। কর্কট রাশির জাতকদের হাসি অকৃতিম, রসিকতাবোধ গভীর। কর্কটেরা প্রত্নতত্ত্ববিদদের মতো মানসিকতার গভীর থেকে গভীর পর্যন্ত শুধু অদ্ভুত সুন্দর সবকিছু খুঁজে চলে। প্রত্যেক কর্কটেরই অভিব্যক্তি প্রকাশের ক্ষেত্রে একটা বিস্ময়কর ক্ষমতা রয়েছে

সিংহ রাশি: যে সকল ব্যাক্তি বাংলা ৮ শ্রাবন থেকে ৮ ভাদ্র অথাৎ ইংরেজি ২৩ জুলাই থেকে ২৩ আগস্টের মধ্যে জন্ম। এ রাশির অধিপতি রবি। এ রাশির শুভ রত্ন Ruby Stone. এ রাশির জাতকদের শুভ রং লাল, সোনালি ও হলুদ চকোলেট। এ রাশির জাতকদের শুভ সংখ্যা ১। সিংহ রাশির শুভ ধাতু সোনা ও পিতল। এ রাশির জাতকদের শুভ দিন রবিবার। সিংহ রাশির জাতকদের শুভ সঙ্গী বা সঙ্গিনী ধনু, মেষ ও মিথুন। এ রাশির জাতকেরা অতিমাত্রায় বিশ্বাসপ্রবণ। সিংহ রাশির জাতকেরা তারা শত্রুর কথা যেমন বিশ্বাস করে, হুঙ্কার দিয়ে ওঠে, তেমনি মিত্রের কথায় বিশ্বাস করে ঝাপিয়ে পড়ে। কোনোরকম যাচাই-বাছাই করে দেখে না। একের পর এক সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে থাকে এবং অসহনীয় এক পরস্থিতি তারা নিজেরাই সৃষ্টি করে। সিংহ রাশির জাতকেরা যুক্তি দিয়ে বিবেচনা করার ক্ষেত্রে তারা বেশ পারদর্শী। সিংহকে বশ করার জন্য আর কিছু নয়, শুধু একটু প্রশংসা করতে হবে। সিংহ যখন নিজের অধিকার ও মর্যাদা রক্ষার জন্য নিবেদিত, তখন তাকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য একজনকে বেশ সাহসী হতে হয়।

কন্যা রাশি: যে সকল ব্যাক্তির জন্ম বাংলা ৯ ভাদ্র থেকে ৮ আশ্বিন অর্থাৎ ২৪ আগস্ট থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর তাদের কন্যা রাশি। এ রাশির অধিপতি গ্রহ বুধ। কন্যা রাশির জাতকের উপকারী রত্ন পাথর Panna Stone. এ রাশির জাতকের শুভ রং ধূসর, নেভি ব্লু। কন্যা রাশির জাতকের শুভ সংখ্যা ৫। শুভ ধাতু রুপা ও প্লাটিনাম। কন্যা রাশির জাতকের শুভ দিন বুধবার। এ রাশির জাতকের শুভ সঙ্গী বা সঙ্গিনী মকর ও বৃষ। কন্যার জাতক-জাতিকারা সামাজিক মেলামেশায় তেমন স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে না। কন্যা হলো সতীত্বের প্রতীক। কন্যা জাতকেরা নিশ্চুপ থাকতে পছন্দ করে। এ রাশির জাতকের জাতকেরা সত্যকেও ভালোবাসে, ভালোবাসে সময়ানুবর্তিতা, মিতব্যয়িতা, বিচক্ষণতা, ও স্বতন্ত্র পছন্দবোধ। তারা ঘৃণা করে লোক দেখানো আবেগ, ধুলা, অশ্লীলতা, অলসতা ও শুয়ে বসে কাটানো। তারা স্বভাবে খুবই বাস্তববুদ্ধিসম্পন্ন, তাদের মধ্যে চরম মাত্রায় বৈষম্য লক্ষ করা যায়। তারাই সত্যিকার স্বাতন্ত্র্যবাদী, তাদের আগ্রহ-উপলব্ধি তাদের আকাঙ্ক্ষাকে বাজে এবং বেদনাদায়ক ভাবনার সঙ্গে যুক্ত করে না। কন্যার গুণের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দোষও আছে অনেক। তিলকে তাল বানানো এদের সবচেয়ে বড় দোষ।

তুলা রাশি: যেসব জাতকের জন্ম বাংলা ৯ আশ্বিন থেকে ৮ কার্তিকের মধ্যে অর্থাৎ ইংরেজি ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে ২৩ অক্টোবর তাদের তুলা রাশি। তুলা রাশিকে ইংরেজিতে Zodiac Libra বলা হয়। এ রাশির অধিপতি গ্রহ বুধ ও শুক্র। তুলা রাশির জাতকের জন্য উপকারী রত্ন Panna Stone, Diamond Stone, Zircon Stone. এ রাশির শুভ রং সবুজ, ফিরোজা, আকাশি ও সাদা। তুলা রাশির জাতকের জন্য শুভ ধাতু তামা ও ব্রোঞ্জ। এ রাশির জাতকের শুভ দিন শুক্রবার। তুলা রাশির জাতকের শুভ সঙ্গী অথবা সঙ্গিনী কুম্ভ ও মিথুন। তুলারাশির জাতকেরা খুবই বুদ্ধিমান। তুলা রাশির জাতকেরা অস্থির প্রকৃতির মানুষ। তুলা রাশির জাতকের হাসি নরম সাদা মেঘের মত। তুলা রাশির জাতকের মুখমন্ডল খুবই ভাল। তবে এদের ভুল দেখলে মনে হবে ছ্যাবলামি। অনেকটা না ভেবেই কথা বলে এবং উল্টোপাল্টা কাজ করে। পরবর্তীতে এর ফলে ঝামেলা পোহাতে হয়।

বৃশ্চিক রাশি: যাদের জন্ম বাংলা কার্তিক মাসের ৯ তারিখ থেকে অগ্রহায়ন মাসের ৮ তারিখের মধ্যে অর্থাৎ ইংরেজি ২৪ অক্টোবর থেকে ২২ নভেম্বর তাদের সকলেই বৃশ্চিক রাশি। এ রাশির অধিপতি গ্রহ মঙ্গল। এ রাশির জাতকের জন্য উপকারী রত্ন পাথর Red Coral Stone. বৃশ্চিক রাশির জাতকের জন্য শুভ রং নীল, ঘিয়ে, চকোলেট, সবুজ ও লাল। বৃশ্চিক রাশির জন্য শুভ সংখ্যা ৯। এ রাশির জন্য শুভ ধাতু লোহা ও ইস্পাত। বৃশ্চিক রাশির জন্য শুভ দিন মঙ্গলবার। এ রাশির জন্য শুভ সঙ্গী বা সঙ্গিনী কর্কট ও মীন। এ রাশির জাতকের গায়ের রং সাধারণ মলিন হয়। ভ্রু মোটা দেখা যায়। মৃদু কোলাহলে অভ্যস্ত এ রাশির জাতকেরা। অনেক সময় বিষন্নতায় ভোগে এমনই নিজের শরীর নষ্ট হয়ে যায়। আবার ইচ্ছাশক্তিকে কাজে লাগিয়ে যে কোন সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারে। অতি সহজে তারা আঘাতপ্রাপ্ত হয় তেমনিই পাল্টা আক্রমণ করে বসে।

ধনু রাশি: যাদের জন্ম বাংলা ৯ অগ্রহায়ণ থেকে ৭ পৌষ অর্থাৎ ২৩ নভেম্বর থেকে ২১ ডিসেম্বর যাদের জন্ম তাদের ধনু রাশি। এ রাশির অধিপতি গ্রহ বৃহস্পতি। এ রাশির জন্য শুভ রত্ন পাথর Yellow Sapphire Stone. ধনু রাশির জন্য শুভ রং হলুদ, বেগুনি ও ক্রিম। এ রাশির শুভ সংখ্যা ৩। এ রাশির শুভ ধাতু রুপা ও প্লাটিনাম। শুভ দিন বৃহস্পতিবার। এ রাশির জাতক জাতিকাদের জন্য শুভ সঙ্গী অথবা সঙ্গিনী মেষ, সিংহ ও ধনু। ধনুরা সাধারণত অস্থির প্রকৃতির। ধনুরা সবসময়ই হূদয়কে উদ্দীপ্ত করতে পছন্দ করে। ধনু যখন সরাসরি তার লক্ষ্যে দৃষ্টি দেয়। ধনুর বন্ধুদেরকে বলছি, নিজের মেজাজ ঠাণ্ডা রাখুন। ধনু যারা তেমন একটা কথাবার্তা বলে না, তারা হয়তো মনে মনে এমন চমত্কার কোনো পরিকল্পনা করছে যেটা বিশ্বকে চমকে দিতে পারে।

মকর রাশি: যেসব ব্যাক্তির জন্ম বাংলা ৮ পৌষ থেকে ৭ মাঘের মধ্যে অর্থাৎ ২২ ডিসেম্বর থেকে ২০ জানুয়ারির মধ্যে তাদের মকর রাশি। এ রাশির ইংরেজি Zodiac Capricon. এ রাশির অধিপতি গ্রহ শনি। মকর রাশির শুভ রত্ন পাথর Blue Sapphire Stone. এ রাশির জাতকের শুভ রং নীল, চকোলেট, ক্রিম ও সবুজ। এ রাশির শুভ সংখ্যা ৮। মকর রাশির শুভ ধাতু লোহা ও সীসা। এ রাশির শুভ দিন শনিবার। এ রাশির জন্য শুভ ধাতু লোহা ও সীসা। মকর রাশির জাতকের শুভ দিন শনিবার। এ রাশির জাতকের জন্য শুভ সঙ্গী অথবা সঙ্গিনী বৃষ, কন্যা, মীন ও বৃশ্চিক। মকর রাশির জাতকের দায়িত্ব ও কর্তব্য বেশী। নিজেদের মধ্যে উচ্চাকাঙ্খা লুকিয়ে রাখার বিষয়ে অসতর্ক। নিজেদের শীর্ষপদে না দেখলে মেনে নিতে কষ্ট হয়। মকর রাশির জাতকের মধ্যে গাম্ভীর্য দেখা যায়। যে কোন স্থানের প্রধান হিসাবে মকর রাশির জাতকেরা সফল। শিক্ষা ও জ্ঞানের প্রতি এ রাশির জাতকের আকর্ষণ বেশী

কুম্ভ রাশি: যেসব ব্যাক্তির জন্ম বাংলা ৮ মাঘ থেকে ৬ ফাল্গুন অথাৎ ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি তারা কুম্ভ রাশির জাতক। এ রাশির অধিপতি গ্রহ শনি। কুম্ভ রাশির উপকারী রত্ন Blue Shapphire Stone, Gomed Stone. এ রাশির জাতকের জন্য নীল, সবুজ ও বেগুনী শুভ রং। শুভ সংখ্যা ৪। কুম্ভ রাশির জাতকের শুভ ধাতু সোনা, রুপা ও হোয়াইট গোল্ড। কুম্ভ রাশির জন্য শুক্র ও শনিবার শুভ দিন। এ রাশির জাতক জাতিকাদের শুভ সঙ্গী অথবা সঙ্গিনী মিথুন ও তুলা। কুম্ভরা মিথ্যাচার ও প্রতারণা ঘৃণা করে এবং তারা ধার দেওয়া ও নেওয়া অপছন্দ করে। তারা আপনাকে টাকা উপহার হিসেবে দিতে পারে, কিন্তু তাদের কাছে টাকা ধার চেয়ে লাভ হবে না। কুম্ভ রাশির জাত জাতিকারা বুদ্ধিমান। তারা ঠান্ডা মাথার মানুষ, কাজকর্ম স্বচ্ছ রাখতে পচ্ছন্দ করে। কল্পনাশক্তির অনেক প্রখর। তবে অনেক সময় কুম্ভদের অলসতা দেখা যায়। কুম্ভ জাতকদের মনোযোগী হয়ে ওঠার ক্ষমতা সত্যিই অসাধারণ। কুম্ভ জাতক বা জাতিকাদের বন্ধুদের প্রতি বাত্সল্য ছাড়া তেমন ঘনিষ্ঠ কিছু নেই বললেই চলে।

মীন রাশি: যে সকল ব্যাক্তির জন্ম ফাল্গুন মাসের ৭ তারিখ থেকে চৈত্র মাসের ৭ তারিখ অর্থাৎ ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০ মার্চ। ইংরেজিতে এ রাশিকে Zodiac Pisces বলা হয়। এ রাশির অধিপতি গ্রহ বৃহস্পতি। মীন রাশির জাতকদের উপকারী রত্ন পাথর Yellow Sapphire Stone. এ রাশির জাতকের শুভ রং সাদা, নীল ও সবুজ। মীন রাশির জাতকের শুভ সংখ্যা ৭। মীন রাশির জাতকের শুভ ধাতু রুপা। এ রাশির জাতকের শুভ দিন বৃহস্পতি ও সোমবার। এ রাশির জাতকের শুভ সঙ্গী অথবা সঙ্গিনী কর্কট ও বৃশ্চিক। মীন রাশির জাতকেরা উত্তরাধিকার সূত্রে ধনী হওয়ার সম্ভবনা কম থাকে। এ রাশির জাতকের একটু পরোয়াহীন। এ রাশির জাতকেরা বিশ্বস্ত, গৃহবিমুখী, দয়ালু ও সংযমী। নতুন নতুন আইডিয়া তাদের মাথা থেকে বের হয়। আন্তরিক আচরণ ও অলসতাপূর্ণ ভালোমানুষীর কারণে তারা সবাই খুব দ্রুত সবার প্রিয় মানুষটি হয়ে ওঠেন। মীন হলো অন্য রাশিগুলোর বৈশিষ্ট্য নিয়ে গঠিত একটি জটিল রাশি।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200419072418

Saturday, April 18th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

সত্বর বিবাহ ও প্রজাপতি কবচম্

সুপ্রভাত
স্বত্ত্ব র বিবাহ ,ও প্রজাপতি কবচম

বৈদিক শাস্ত্রে স্ত্রীকে বলা হয় অর্ধাঙ্গিনী বা সহধর্মীনি
বিলোক্যৈকান্তভূতানি ভূতান্যাদৌ প্রজাপতিঃ
স্ত্রিয়ং চক্রে স্বদেহার্ধ যয়া পুংসাং মাতর্হৃতা ।। (ভাগবত ৬/১৮/৩০)
অথাৎ,সৃষ্টির প্রারম্ভে প্রজাপতি ব্রহ্মা দেখিয়াছিলেন যে, সমস্ত জীবেরা অনাসক্ত। তাই প্রজাবৃদ্ধির জন্য তিনি পুরুষের দেহের অর্ধাঙ্গ দিয়া স্ত্রী সৃষ্টি করিয়াছিলেন। সেই স্ত্রীদের দ্বারাই পুরুষের চিত্ত অপহৃত হয়।
এই শ্লোকে বর্ণনা করা হয়েছে, ব্রহ্মা স্ত্রীলোকের প্রতি পুরুষের আকর্ষণ বৃদ্ধির জন্য পুরুষের দেহের অর্ধাংশ দিয়ে স্ত্রীলোক সৃষ্টি করলেন, তাই বৈদিক শাস্ত্রে স্ত্রীকে বলা হয় অর্ধাঙ্গিনী বা সহধর্মীনি।
নিজের দেহের প্রতি প্রতিটি জীবের আকর্ষণ আছে সেই অংশ দ্বারা যখন অন্য বস্তু তৈরী করা হয় তখন সেই অংশের প্রতি আকর্ষণ স্বাভাবিকভাবে থাকবে। আধুনিক বিজ্ঞানের জেনেটিক তত্ত্ব আবিষ্কার এই বিষয়টিকে সমর্থন করে। ছেলের প্রতি মায়ের আকর্ষণ এবং মায়ের প্রতি ছেলের আকর্ষণের কারণ মায়ের জেনেটিক অংশ ছেলের মধ্যে আছে। ঠিক এই নিয়মে যখন ছেলের অর্ধাংশ দিয়ে মেয়ে তৈরী হয় তখন মেয়ের মধ্যে ছেলের জিনের অংশের অর্ধেক থাকে সেজন্য উভয়ের প্রতি উভয়ের আকর্ষণ থাকে। ছেলে মেয়ের প্রতি যদি আকর্ষণ না থাকত তাহলে সঙ্গম সম্ভব হত না ফলে সন্তান তৈরী হত না এবং প্রজাবৃদ্ধি পেত না।
সেজন্য ব্রহ্মা সৃষ্টির আদিতে ছেলের অর্ধাংশ দিয়ে মেয়ে তৈরী করলেন যাতে সৃষ্টি কার্যক্রম সঠিকভাবে চলতে থাকে। ছেলে মেয়ের প্রতি আকর্ষণ প্রতিটি প্রজাতিকে এই মহাবিশ্বে টিকে থাকতে সাহায্য করছে। ব্রহ্মা যখন ছেলের অর্ধাংশ দ্বারা মেয়ে সৃষ্টির পরিকল্পনা করলেন তখন তার শরীর হতে দুটি মূর্তি প্রকাশিত হল একটি ছেলে এবং আরেকটি মেয়ে যা ছেলের অর্ধাংশ।কোনটিই কার থেকে কম নয়, বরংচ নারীদের অধিকার বেশি। শ্রাস্ত্র তাই বলা আছে।

হিন্দু বিবাহ কোন চুক্তি নয়,এটি আত্মার সম্পর্ক।সেটা আমরা বিবাহের মন্ত্রের অর্থ দেখলেই বুঝতে পারি। তাই হিন্দু বিবাহে স্বামী, স্ত্রীকে তার হৃদয়ের একটি অংশ হিসেবে গ্রহন করে।হিন্দু বিবাহে কন্যা সম্প্রদান করা হয়।তার মানে স্বামীই তার সকল দায়িত্ব নিয়ে নেন।তাই হিন্দু শ্রাস্ত্রে কোন বিবাহ বিচ্ছেদ নেই। কারণ বিচ্ছেদ সেখানেই সম্ভব যেখানে চুক্তি সম্পাদিত হয়।তাই হিন্দু আইনে স্ত্রী সারা জীবন স্বামীর কাছ থেকে সকল অধিকার ভোগ করতে পারেন।স্বামীর সব কিছুই তার স্ত্রীর।তাই বিবাহের সময় নারীকে আলাদা করে কোন পৈতৃক সম্পত্তি দেবার প্রয়োজনীয়তা নেই। সংসারিক সকল সিদ্ধান্ত স্বামী ও স্ত্রীর যৌথ- সিদ্ধান্তে হয়ে থাকে।

"যদিদং হৃদয়ং তব ,, তদিদং হৃদয়ং মম"
তোমার হৃদয় আমার হোক,আমার হৃদয় তোমার হোক।

প্রজাতি কবচ পরিধান করলে বিবাহ সত্ত্বর হয়, বা বিবাহে বিলম্বিত হলে ঐ কবজম এর প্রতিবিধান জোতিষ শ্রাস্ত্র দেওয়া আছে।
বীজমন্ত্র ১) বৌ ব্রহ্মনে নমঃ ১০৮ বার
২) ঔ৺ শাং মাতা ভূবনেশ্বরী ১০৮ বার

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200418100144

Friday, April 17th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও দীর্ঘ প‍্যমায়ু

সুপ্রভাত
†**দীর্ঘ পরমায়ু যোগ*†**
দূঃখের দিনে ও সুখের বার্তা।সকলেই ভালো থাকুন।

১. লগ্নের কেন্দ্রে বা ত্রিকনে সকল শুভগ্রহাদি থাকলে এই যোগ সূচিত হবে।

ফল: জাতক একশত বছর অবধি পরমায়ু লাভ করবে।

২. নৈসর্গিক পাপগ্রহাদি লগ্নের ষষ্ঠ বা তৃতীয়ে অবস্থান করলে এবং অষ্টম স্থান গ্রহ শুন্য হলে এই যোগ সূচিত হবে।

ফল: জাতক ৯০ বছর অবধি পরমায়ু লাভ করতে পারে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য: নৈসর্গিক অশুভ গ্রহাদি থাকা ষষ্ঠ স্থানে শুভকর। কিন্তু তৃতীয় স্থানে থাকা শুভকর কি না যে বিষয়ে কিছু মতভেদ রয়েছে। এই যোগের অন্যতম শর্ত হচ্ছে --- অষ্টমস্থান গ্রহশুন্য থাকা আবশ্যক ।

৩. লগ্নে বৃহস্পতি , চতুর্থ স্থানে শুক্র, পঞ্চমে বুধ , এবং ষষ্ঠ স্থানে রবি থাকলেও পূর্ণায়ু যোগ হবে।

ফল: এই যোগে জাত ব্যক্তি ৯০ বছর পরমায়ু লাভ করবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য : উপরোক্ত শর্তাদি পরিপালিত হলে এবং শত্রুগৃহ বা অষ্টম স্থান ব্যতীত মিত্রস্থানে বা অপর স্থানে গ্রহাদি থাকে তবে জাতক ৯৬ বছর পরমায়ু লাভ করবে।

৪. লগ্নের চতুর্থ স্থানে বৃহস্পতি থাকলে এবং বৃহস্পতির পঞ্চমে বুধ, এবং ষষ্ঠ স্থানে শুক্র
থাকলেও এই যোগ হবে।

৫. সমস্ত গ্রহ লগ্নের কেন্দ্রস্থান সমূহে অবস্থান করলে পূর্ণায়ু যোগ সূচিত হবে।

ফল : জাতক ১০০ বছর পরমায়ু লাভ করবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য : লগ্নের সকল কেন্দ্রে গ্রহ থাকলে জাতকের জীবন স্বভাবতই সুরক্ষিত থাকে।

৬. লগ্নের সপ্তমে বৃহস্পতি থাকলে এবং বৃহস্পতির পঞ্চমে বুধ ও ষষ্ঠ স্থানে শুক্র থাকলে জাতক পূর্ণায়ু লাভ করবে

ফল: এই যোগে জাত ব্যক্তি সচরাচর ৮৮ বছর পর্যন্ত পরমায়ু লাভ করে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য : এই যোগটিতেও বৃহস্পতিরই গুরুত্ব স্বীকার করা হয়েছে। প্রধান শর্ত হচ্ছে ---- বৃহস্পতি লগ্নের সপ্তমে থাকতে হবে।

ফল: এরূপ যোগে জাত ব্যক্তি ৭৬ বছর পরমায়ু লাভ করবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য: বৃহস্পতিই হচ্ছে এই যোগে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। অতএব লগ্নের চতুর্থ স্থানে যদি শুভগ্রহের ক্ষেত্র হয় অথবা বৃহস্পতির উচ্চক্ষেত্র , স্বক্ষেত্র, বা মিত্রক্ষেত্র, ---- তবে জাতক এই যোগে পূর্ণফল লাভ করবে।

৭. লগ্নের দশমে বৃহস্পতি থাকলে এবং বৃহস্পতির পঞ্চমে বুধ ও ষষ্ঠ স্থানে শুক্র থাকলেও এই যোগ হবে।

ফল : জাতক ৮১ বছর পরমায়ু লাভ করবে

৮. সমস্ত গ্রহই পনফরে অবস্থান করলেও এই যোগ সূচিত হবে।

ফল: জাতক ৯০ বছর পরমায়ু লাভ করবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য: পনফরকে উপকেন্দ্র আখ্যা দেওয়া হয়ে থাকে। লগ্নের দ্বিতীয় , অষ্টম, পঞ্চম ও একাদশ স্থানকে পনফর আখ্যা দেওয়া হয়ে থাকে।

৯. সকল গ্রহাদি অপক্লিমে থাকলেও পূর্ণায়ু যোগ সূচিত হবে।

ফল: এই যোগে জাত ব্যক্তি ৮০ বছর পরমায়ু লাভ করবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য : অপক্লিমকে অনুকেন্দ্র আখ্যা দেওয়া হয়। লগ্নের তৃতীয়, ষষ্ঠ, নবম, ও দ্বাদশ স্থান কে অপক্লিম বলা হয়।

বিশেষ ব্যাখ্যা ও মন্তব্য : মহর্ষি পরাশর বলেছেন ----- কলিযুগে মানুষের পরমায়ু ১০০ বছরের কম হওয়ায় স্বাভাবিক । পূর্বে যে সকল পূর্ণায়ু যোগের কথা বলা হলো তা ভঙ্গ হবে যদি যোগকারক গ্রহ শত্রু গৃহে বা নিচ গৃহে থাকে । কলিযুগের কেউ যদি ১০০ বছরের বেশি বাঁচে তবে সেই সকল কোষ্টির বিশেষ পর্যালোচনা আবশ্যক।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200417075616

Thursday, April 16th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

বাংলা মাস ও ইংরেজি মাস অনুযায়ী জন্ম হলে ভাগ্য কেমন হবে?

সুপ্রভাত
যাদের জন্মতারিখ নেই তাদের জন্য আমার প্রয়াস।
বাংলা ও ইংরেজি মাস অনুযায়ী কার কেমন ভাগ‍্য
তার জন্ম মাস থেকেই গণনা করে বলে দেয়া যায়

জন্মমাস অনুযায়ী আপনার ব্যক্তিত্ব :

বন্ধুরা,এই পৃথিবীতে এত মানুষের মধ্যে আমরা কেউই বলতে পারব না যে কারও সাথে কারও মিল নেই। একটু খুঁজলেই দেখা যাবে যে নিজের বৈশিষ্ট্যের মানুষ আমাদের আশে পাশেই আছে। শারিরীক গঠনের মিল না থাকলেও মানষিকতার মিল পাওয়া যায় অবশ্যই। আর এই বৈশিষ্ট্য গুলোর উপর চর্চা করে আমাদের রাশি নির্নয় হয়। আমাদের যেমন ১২টা রাশি আর সেই রাশির জাতক জাতিকাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য প্রায় একই হয় ঠিক তেমনই আমাদের ইংরাজি ১২ টা মাসে যাদের জন্ম তাদের জন্ম মাস অনুযায়ী বৈশিষ্ট্য গুলো কে একত্রিত করে একটা মানুষ কেমন হবে সেটা বলা যায়।

প্রত্যেকটি মানুষই পরস্পর থেকে একেবারে আলাদা। তাদের চিন্তা ভাবনা, মনমানসিকতা একেবারেই ভিন্ন। কিন্তু আসলেই কি তাই ? জ্যোতিষশাস্ত্র মতে কিছু জিনিস রয়েছে যা অনেক মানুষের মধ্যেই একইভাবে থাকে। এগুলো হচ্ছে বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য যা একই তারিখে বা একই মাসে জন্মানো মানুষের মধ্যে খুঁজে পাওয়া যায়। জ্যোতিষীরা বলেন যে একজন মানুষ কেমন হবে, তার ব্যবহার কেমন, তিনি আবেগী কিনা ইত্যাদি তার জন্ম মাস থেকেই গণনা করে বলে দেয়া তাই আজ চলুন, দেখে নিন আপনার জন্ম মাসটি আপনার সম্পর্কে কী বলে।সম্ভব। যদি আপনার জন্মমাস অনুযায়ী এই বৈশিষ্ট্য মিলে যায় তবে জানাবেন।

সন্তান জন্মের শুভাশুভের বাংলা মাসিক বর্ণনা!

১।চৈত্র-বৈশাখ মাসে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে সে কর্কশ,বদরাগী, অহঙ্কারী কিন্ত কর্মঠ ও ভাগ্যবান হয়ে থাকে।

২।জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় মাসে জন্মগ্রহণ করলে সে স্বাস্থ্যবান, ধৈর্যশীল, সৌখিন ও সদা হাস্যমুখি হয়ে থাকে।খুব বদরাগী ও উৎশৃঙ্খল হয়।

৩।শ্রাবণ-ভাদ্র মাসে সন্তান জন্মালে সে মান-মর্যাদাসম্পন্ন, বিলাসী ও সকলের প্রিয় পাত্র হয়ে থাকে।

৪।আশ্বিন-কার্তিক মাসে জন্মালে সে ধার্মিক ও পরের সেবা, ও জ্ঞানী ও ভাগ্যবান হয়।স্বল্গয়ু হয়।

৫।অগ্রহায়ণ -পৌষ মাসে সন্তান জন্মগ্রহণ করলে সে ধনবান,বলবান, হিংসুক,অহংকারী, ভাগ্যবান হয়।

৬মাঘ-ফাল্গুন মাসে জন্মালে সে সুশ্রী, সৌভাগ্যবান, ঐশ্বর্যশালী ও দীর্ঘজীবী হয়ে থাকে।

এবার ইংরেজি মাস

জানুয়ারি :

যারা জানুয়ারি মাসে জন্মগ্রহন করেছেন তাদের কঠোর পরিশ্রমী হতে দেখা যায়। অনেক বেশি মাত্রায় ক্যারিয়ার সচেতন হয়ে থাকেন তারা। অনেক বেশি বিশ্বস্ত এবং ভালো শ্রোতা এই মাসে জন্মগ্রহণকারীরা। প্রচণ্ড পরিমাণে আবেগী ও অভিমানী হন। বদ অভ্যাস গুলোর মধ্যে রয়েছে বদমেজাজ, জেদ ও একগুঁয়েমি। খুব বেশি সমালোচনা করতে পারেন এরা।

এই মাসে যাদের জন্ম তাদের কল্পনাশক্তি ভালো। শারীরিক গঠন ভালো হয়। তবে শ্বাস-প্রশ্বাসে একটু সমস্যা হয়। সাহিত্য-শিল্প অনুরাগী। ভ্রমণপিপাসু, বাড়িতে থাকতে ভালোবাসেন না। পরিশ্রমী। এই মাসে যাঁরা জন্মগ্রহণ করেন, তাঁরা ডায়াবিটিস এবং গ্লুকোমায় আক্রান্ত থাকেন।

ফেব্রুয়ারি :

খুব বেশি বুদ্ধিমান ও লাজুক প্রকৃতির হয়ে থাকেন ফেব্রুয়ারি মাসের মানুষজন। অনেক বেশি বাস্তববাদী ও বন্ধু তৈরিতে পারদর্শী হতে দেখা যায়। অনেক বেশি হাসিখুশি এবং প্রাণোচ্ছল হিসেবে সুনাম হয়েছে।কিছুটা কুঁড়ে প্রকৃতির হয়ে থাকেন এই মাসে জন্মানো মানুষগুলো। একটু কিপটেমিও দেখা যায় এদের মধ্যে। নিজেদের মিতব্যয়ী ভাবলেও আসলেই কিছুটা কিপটে প্রকৃতির হয়ে থাকেন এরা।
আপনারা অন্যের মনের কথা সহজে জেনে নেন এবং অন্যের সঙ্গে মিশে যান। সমস্ত সম্পর্কই আপনার কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ। নিজের মনের মানুষকে খুঁজতে আপনি সারা জীবন ব্যয় করতে প্রস্তুত। নিজের মনের মানুষ না-পেলে আপনি ভেঙে পড়তে পারেন। আপনারা ভালো অভিভাবক।

মার্চ :

মার্চ মাসে যাদের জন্ম তারা খুব জেদি, অ্যাম্বিশিয়াস। এঁরা শিক্ষাদান এবং শিক্ষালাভ ভালোবাসেন। এঁরা কোনও ব্যক্তির দুর্বলতার দিকে নজর দেন না। কঠোর পরিশ্রমী, সংবেদনশীল, অন্যকে খুশি করতে জানেন। সহজে উত্তেজিত হন না বা ঘাবড়ে যান না। বাচ্চা ভালোবাসেন। এঁরা সাধারণত অ্যালজাইমারে আক্রান্ত হন।
গাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বের অধিকারী হতে দেখা যায় এই মাসে জন্মানো মানুষগুলোকে। বিশ্বস্ত ও সহানুভূতিশীল হয়ে থাকেন তারা। দারুণ প্রতিভার অধিকারী হয়ে থাকেন। অনেক বেশি সেনসিটিভ হয়ে থাকেন এই মানুষগুলো।অনেক বেশি গম্ভীর থাকেন এবং আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বের অধিকারী হয়ে থাকেন বলে কিছুটা ‘playful minded’ হয়ে থাকেন। নিজের ব্যক্তিত্ব দিয়ে সকলকে আকর্ষণের চেষ্টা করেন সব সময়। এবং এরা মারাত্মক প্রতিশোধ প্রবণ হয়ে থাকেন।

এপ্রিল :

কর্মঠ এবং ডায়নামিক ব্যক্তিত্বের মানুষ হন এপ্রিল মাসে জন্মানো মানুষজন। খুব সহজে সমস্যা সমাধান এবং সিদ্ধান্ত গ্রহনের ক্ষমতা থাকে তাদের মাঝে। অনেক বেশি সাহসী এবং দৃঢ় মানসিকতার মানুষ হতে দেখা যায় তাদেরকে।খুব বেশি মাত্রায় সকলের মনোযোগকামী হয়ে থাকেন এরা। নিজেদের বুদ্ধির বেশিরভাগটাই খাটিয়ে থাকেন এই কাজে এবং সব সময় সকলের দৃষ্টির মধ্যমণি হয়ে থাকতে চান তারা।
আপনি জেদি, আবেগপ্রবণ এবং অন্যের ওপর কর্তৃত্ব ফলাতে ভালোবাসেন। অন্য দিকে আপনি খুব সৃজনশীল, সেক্সি, বুদ্ধিমান। আপনার ক্যারিসমায় অনেকে আপনার প্রতি আকৃষ্ট। তবে অন্যের ওপর অত্যধিক কর্তৃত্বফলানোর চেষ্টা করবেন না। একবার লক্ষ্য নির্ধারণ করলে, সেখানে পৌঁছনো থেকে কেউ আপনাকে আটকাতে পারবে না। সক্রিয় এবং গতিশীল, বিচারক্ষমতাসম্পন্ন, মানসিক দিক দিয়ে খুব শক্তিশালী, নজরকাড়তে পছন্দ করেন, কূটনীতিক, শান্ত্বনা দিতে পারেন, অন্যের সমস্যার সমাধান করতে পারেন সহজেই।

মে :

খুব বেশি ইচ্ছাশক্তির অধিকারী এবং আত্মবিশ্বাসী হয়ে থাকেন। নিজের ইচ্ছা শক্তির গুণে সবসময় সফল হতে দেখা যায় মে মাসে জন্মানো মানুষগুলোকে। সৃজনশীল কাজে পারদর্শী হয়ে থাকেন তারা। ভ্রমণ করতে পছন্দ করেন।খুব সহজে রেগে যান এবং রাগ নিয়ন্ত্রণে একেবারেই অপারদর্শী। মাঝে মাঝে নিজের অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসের ফলে ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন এবং সমস্যায় পড়ে যান।
জেদি, শক্ত-মনের, চিন্তা-ভাবনা খুবই প্রখর। সহজে রেগে যান। অনুভূতি খুবই গভীর। অন্যকে আকর্ষণ করতে পারেন। এঁদের মোটিভেশনের কোনও প্রয়োজন হয় না। সহজে শান্ত করা যায়। কান এবং গলায় সমস্যা থাকে।

জুন :

খুব রোম্যান্টিক, কিন্তু খুব জেলাস। ভালো প্রেমী এবং সেনসুয়াল। আপনার ভালোবাসার জীবন অত্যন্ত জটিল। মানব-হিতৈষী এবং দয়ালু। গসিপ করতে ভালোবাসেন। আপনি বাচ্চা ভালোবাসেন না, তবে পরিবারের প্রবীণ সদস্যরাই আপনার কাছে সবকিছু।

অনেক বেশি দূরদর্শী হয়ে থাকেন জুন মাসে জন্মানো মানুষজন। সব কিছু খুব ভালো করে ভেবে চিনতে করতে পছন্দ করেন। অনেক ভেবে চিনতে কাজ করেন। হাসিখুশি থাকতে পছন্দ করেন এবং বন্ধুভাবাপন্ন হয়ে থাকেন। খুব সহজে বিরক্ত হয়ে যান কোনো কিছুর ওপর এবং আবেগ খুব বেশি মাত্রায় ওঠা নামা করতে থাকে। অনেক বেশি সময় লাগে নিজের কষ্টটাকে ভুলতে। অনেক জেদি প্রকৃতির হয়ে থাকেন এরা।

জুলাই :

অনেক হাসিখুশি মানুষ হন জুলাই মাসে জন্মগ্রহণকারী মানুষগুলো। সেই সাথে প্রচণ্ড মাত্রায় আবেগী। নিজের কষ্টটা লুকিয়ে রাখতে বেশি পছন্দ করেন। এমন কিছু করতে চান সবসময় যে কাজে নিজেকে অনেক গর্বিত ভাবতে পারেন। মোটেও প্রতিশোধ পরায়ণ নন। বরং বেশ কোমল হৃদয়ের মানুষ হয়ে থাকেন। খুব বেশি অতীতমুখী এবং নিজেরাই নিজেদের কষ্টের জন্য দায়ী থাকেন। কিছু কিছু মানুষ মুডি হয়ে থাকেন। তবে তা শুধুমাত্রই আবেগের কারণে। কারো কাছ থেকে কষ্ট পেলে তা কখনোই ভোলেন না।
আপনারা খুব নম্র-ভদ্র, সংবেদনশীল। আপনার কাছে প্রচুর আইডিয়া থাকে। সবচেয়ে ভালোটিই আপনার চাই, আপনি খুব ব্র্যান্ড কনসিয়াস। জোকস ভালোবাসেন। তর্কশক্তি খুব ভালো। দিবাস্বপ্নে ব্যস্ত থাকেন। সহজে বন্ধু বানাতে পারেন, আবার সহজে আঘাতও পান। ঠান্ডার ধাত থাকে। মাঝেমধ্যেই নিজের আবেগ প্রকাশ করে থাকেন। হৃদয়ে আঘাত লাগলে, সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে সময় লাগে।

আগস্ট :

আপনি স্বাধীন, নেতা এবং সবকিছুই বিচার-বিশ্লেষণ করেন। আপনি খুব সৃষ্টিশীল। আপনার ক্যারিসমা এতটাই যে, আপনাকে কোনও প্রশ্ন না-করেই অন্য ব্যক্তি আপনাকে অনুসরণ করেন। জীবনে সাফল্যের জন্য মহিলাদের তুলনায় পুরুষের সাহায্যই আপনি বেশি পান। অন্যের তুলনায় অনেক বেশি ঐতিহ্যশালী জীবনযাপন করেন।

সর্বদা চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত থাকেন আগস্ট মাসে জন্মানো মানুষজন। অনেক বেশি আত্মনির্ভরশীল এবং স্বাধীনচেতা মনোমানসিকতার হয়ে থাকেন। খুব দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহনে ও সৃজনশীল কাজে পারদর্শী। অনেক বন্ধুভাবাপন্ন হয়ে থাকেন তারা।খুব সহজে রেগে যান এবং প্রচণ্ড বদমেজাজি হয়ে থাকেন। অনেক ক্ষেত্রেই ঈর্ষান্বিত হতে দেখা যায় এবং কিছুটা দুমুখো স্বভাবের হয়ে থাকেন।

সেপ্টেম্বর :

খুব কোমল হৃদয়ের এবং ঠাণ্ডা মাথার মানুষ হয়ে থাকেন সেপ্টেম্বরের মানুষেরা। অনেক বিশ্বস্ত এবং সহানুভূতিশীল হয়ে থাকেন। অনেক বেশি আবেগী হয়ে থাকেন কিন্তু প্রকাশ করতে চান না একেবারেই। অনেক ভেবে চিনতে কাজ করতে পছন্দ করেন। অনেক গম্ভীর থাকেন এবং মানুষের সাথে খুব বেশি মিশতে পারেন না। কিছুটা আত্মবিশ্বাসহীনতায় ভুগে থাকেন।
এই মাসে যদি আপনার জন্ম হয় তবে আপনি খুব দুঃসাহসিক, আক্রমণাত্মক, অনুভূতিপ্রবণ, লাভিং, কেয়ারিং, উদার এবং নরম মনোভাবাপন্ন। আপনাদের স্মৃতিশক্তি খুবই ভালো। মাথা এবং বুকের রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।

অক্টোবর :

অনেক সাহসী এবং চ্যালেঞ্জিং মনমানসিকতার হয়ে থাকেন। কিছুটা গাম্ভীর্য নিজের মধ্যে ধরে রাখলেও ভেতরটা অনেক শিশুসুলভ হয়ে থাকে। ঘুরে বেড়াতে অনেক পছন্দ করেন এবং অনেক বেশি বন্ধুভাবাপন্ন হয়ে থাকেন এই মাসের মানুষগুলো।অনেক বেশি মাত্রায় আবেগী এবং অভিমানী হয়ে থাকেন এরা। খুব সহজেই নিজের প্রতি বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেন।
অক্টোবর মাসে যদি আপনার জন্ম হয় তবে আপনি বাস্তবতাকে ভালোবাসেন, বুদ্ধিমান, চালাক, আকর্ষণীয়, সেক্সি, রাগী, শান্ত, লাজুক, সত্‍‌। লক্ষ্যে পৌঁছতে বদ্ধপরিকর। স্বাধীনতাপ্রেমী, বাধাপ্রাপ্ত হলে বিপ্লবী হয়ে পড়েন। অত্যন্ত সংবেদনশীল এবং সহজে আঘাত পেয়ে যান। সহজে রেগে গেলেও, তা সকলের সামনে প্রকাশ করেন না।

নভেম্বর :

কিছুটা দার্শনিক প্রকৃতির হয়ে থাকেন। অনেক কিছুই ভাগ্যের ওপর ছেড়ে দিয়ে থাকেন। দিবাস্বপ্নে থাকতে বেশি পছন্দ করেন। অনেক কম কথা বলেন। সোজা কথার মানুষ, প্যাঁচের মানুষ নন একেবারেই। অন্যদের থেকে একেবারে আলাদা ধরণের চিন্তা করতে পছন্দ করেন।অনেক বেশি ভাগ্যে বিশ্বাসী এবং আলসে প্রকৃতির হয়ে থাকেন। এদের মনমানসিকতা একেবারেই বোঝা যায় না। অনেক কঠিন মনে হয় মানুষ হিসেবে।
আপনি সঠিক সময়ে সঠিক স্থানে উপস্থিত থাকেন। প্রচুর অর্থের মালিক হন। কিন্তু খুব শিগগির সেই অর্থ হারিয়ে ফেলেন। আপনি কখনও বড় হয়ে উঠতে চান না, কিন্তু এটিই আবার মাঝেমধ্যে আপনাকে আরও বেশি ভালোবাসার যোগ্য করে তোলে। আপনার ব্যক্তিত্ব আকর্ষণীয়। আপনি সেক্সি, স্নেহশীল, লাজুক, স্বল্পভাষী, উদার, সহানুভূতিশীল, বিশ্বস্ত, মুডি, সঙ্গীতানুরাগী।

ডিসেম্বর :

অনেক বিশ্বস্ত এবং হাসিখুশি মানুষ হয়ে থাকেন। অনেক বেশি ভালবাসতে পারেন নিজের মানুষগুলোকে। মানুষকে সাহায্য সহযোগিতা করতে বেশ পছন্দ করেন। অনেক বেশি সেনসিটিভ হয়ে থাকেন। এবং তারা এক কথার মানুষ।খুব দ্রুত মুড চেঞ্জ হয়ে যায়। হুটহাট মেজাজ করতে দেখা যায়। যদি কাউকে অপছন্দ করেন তার ক্ষতি করার চেষ্টা করেন।
এই মাসে আপনার যদি জন্ম হয় তবে আপনি খুব শান্তি এবং নির্মলতা ভালোবাসেন। অন্যের জন্য কাজ করতে ভালোবাসেন। সহজে রেগে যান। স্বপ্ন দেখতে এবং নিজের কল্পনার জগত্‍‌ গড়ে তুলতে ভালোবাসেন। ভ্রমণপিপাসু। জীবনসঙ্গী/সঙ্গিনী খুঁজতে গিয়ে খুব দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন। এঁরা সাধারণত অ্যাস্থমায় আক্রান্ত থাকেন। এঁরা স্কুলে খুব ভালো ফলাফল না-ও করতে পারেন। অনেক সময় এঁরা অস্বাভাবিক কেরিয়ার বেছে থাকেন। ...

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200416103032

Wednesday, April 15th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

অষ্টমাতৃকা ও ৬৪ যোগিনী

অষ্টমাতৃকা ও ৬৪ যোগিনী

সুপ্রভাত
এইমহামারীর হাত থেকে উদ্ধার হ ওয়ার জন্য আজকের বিশেষ প্রতিবেদন অষ্টমাতৃকা ও ৬৪ যোগিনী
(পূনঃপ্রচার)

আপনারা অষ্ট মাতৃকা এবং ৬৪টি যোগিনী সম্পর্কে হয়ত জানেন, আমার আজকের আলোচনা কারা এই যোগিনী আমাদের হিন্দু তথা ভারতীয় পৌরাণিক শাস্ত্রে এদের সম্পর্কে কি বলা হয এদের মন্দির নিয়ে।

যোগিনী হলো দেবী কালীকার সহচরী,তবে দশ মহাবিদ্যার মতো অষ্ট মাতৃকা হলো প্রধান আদি শক্তি মহামায়ার আংশ আর এই আষ্ট মাতৃকার এক এক জনের আট জন সহচরী বা পরিচারিকা আছে যাদের একযোগে ৬৪টি যোগিনী বলা হয়।

নবম থেকে তেরোশ শতাব্দীতে এই যোগিনীদের সক্রিয়তা বিশেষ ভাবে ছিল বলে মনে করা হয়। সেই অনুসারে বেশ কিছু যোগিনী মন্দির ভারতে আবিষ্কৃত হয়।

উড়িষ্যাতে দুটি,মধ্যপ্রদেশে তিনটি যোগিনী মন্দির রয়েছে। মনে করা হয় এই মন্দির গুলি ছিল আসলে তন্ত্র বিদ্যা অনুশীলন কেন্দ্র।

১. প্রথম মন্দিরটি অবস্থিত মধ্যপ্রদেশের মিটাবালি অথবা মিটাওলি গ্রামে। যা একান্তেশ্বরা মহাদেব মন্দির নামেও পরিচিত। এই মন্দিরটির অনুকরণে ব্রিটিশ আর্কিটেক্ট স্যার অ্যাডমিন আমাদের ভারতে সংসদ ভবন অর্থাৎ পার্লামেন্টি তৈরি করেন।

২. দ্বিতীয় মন্দিরটি হলো মধ্যপ্রদেশের খেজুরাহ ৬৪টি যোগিনী মন্দির যা সবচেয়ে প্রাচীন মন্দির বলে মনে করা হয়।

৩.তৃতীয় মন্দিরটিও মধ্যপ্রদেশের জব্বলপুরে অবস্থিত যার অপর নাম শ্রী গৌরী-শংকর মন্দির, মনে করা হয় এই মন্দিরটি ১০০০শতাব্দীর আসে-পাশে প্রতিষ্ঠিত হয়।

৪. চতুর্থ মন্দিরটি রয়েছে উড়িষ্যার হীরাপুরে,এই মন্দিরের বিশেষত্ব হলো এটি সবথেকে ছোট ৬৪ যোগিনী মন্দির।

৫. পঞ্চম মন্দিরটি হলো উড়িষ্যার রানীপুরে অবস্থিত এই মন্দিরের উল্লের পাই ভারতীয় বহু পুরাণে ও পানীনির বিখ্যাত গ্রন্থে। এই মন্দির পুরাণে তৃতীয় শতাব্দীর তে প্রতিষ্ঠিত সোমতীর্থ বলা হয়।

ভারতের কিংবদন্তি পুরান যেমন- ভগবত পূরাণ, ব্রহ্ম পুরাণ, কার্কন্ডেয় পূরাণ এবং কথাসরিৎসাগর গ্রন্থে এই আদি শক্তি সহচরী হিসাবে এদের আমরা পাই।

আমি পূর্বে বলেছি যে অষ্ট মাতৃকাদের সহচরী এই ৬৪টি যোগিনী,তাই আমি প্রথমে এই আষ্ট মাতৃকাদের নাম উল্লেখ করছি তাঁরা হলেন___

১) সুরসুন্দরী ২) মনোহরা ৩) কণকবতী ৪) কামেশ্বরী ৫) রতীসুন্দরী ৬) পদ্মিনী ৭) নটিনী ৮) মধুমতী ।

এই হলো প্রধান আট যোগিনী বা আষ্ট মাতৃকা। মনে করা হয় যারা এই ডাকিনী কিংবা যোগিনী বিদ্যায় সিদ্ধি লাভ করত তারা অতিপ্রাকৃত শক্তির অধীশ্বরীতে পরিণত হতো।এরা নিজেদের শরীর ও মনের দ্বারা প্রকৃতিচে নিয়ন্ত্রণ করতে পারত। যেমন নিজেদের ইচ্ছায় বৃষ্টিপাত ঘটানো, অসুস্থকে সুস্থ করে তোলা,কিংবা ধ্বংসাত্বক ক্ষমতার প্রয়োগে কোনো কিছুকে বিনাশ করা । এই যোগিনীরা বশীকরণ ও এমন নানা জাদুবিদ্যায় পারদর্শী ছিলেন। তাদের অপর এক বিশেষ ক্ষমতা হলো এরা আকাশে উড়ে বেড়াতে পারত,তাই মনে করা হয় প্রতিটি যোগিনী মন্দিরের ছাদ থাকে না তাদের যাতায়াতের সুবিধার জন্য।

বলা হয় এই অষ্ট মাতৃকা ও তাদের ৬৪ জন সহচরী সবাই আসলে পরম আদি দেবী শক্তির অংশ,এই যোগিনীগন আদি শক্তির জগৎ পরিচলনার কাজে সাহায্য করে। বলা হয় এই পৃথিবীর অন্তিমে এরা পুনরায় আদি শক্তির মধ্যে বিলিন হয়ে যাবে।

বেশ কিছু শিলালিপি থেকে জানা যায় ১৬ই শতাব্দীতে আনুষ্ঠানিক ভাবে এই ডাকিনী বিদ্যা বা শক্তি সাধনা শেখান হতো কিন্তু পরবর্তী কালে ভারতীয় মূল ধর্ম থেকে এর কিছুটা বিচ্যুতি ঘটে।

কেউ কেউ মনে কে এই বিশ্বাস এসেছিল আদিবাসী সম্প্রদায়ের মাধ্যমে। যারা মূলত গ্রাম্য দেবী বা প্রকৃতি দেবীর পূজারি ছিল। পরবর্তী কালে সপ্তম শতাব্দীর শেষ ভাগে এই বিশ্বাস গুলি শাক্তবাদে ( দেবী শক্তির অরাধনা) ও তন্ত্রবাদে পরিণত হয়।

তবে বর্তমানেও উড়িষ্যায় বিস্ময়কর ভাবে এই জাদুবিদ্যার অনুশীলন চলে, যা ময়ূরভঞ্জ জেলার সাঁওতালদের মধ্যে বহুল প্রচলিত আজও।যেখানে মহিলারা গভীর রাত্রে স্বামীকে ঘুমন্ত অবস্থায় বিছানায় ফেলে রেখে সারা রাত জঙ্গলে ঘুরে বেড়ায় সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় আর তারা সেই জঙ্গলে নৃত্য এ সঙ্গীতে মেতে ওঠে প্রফুল্লতার দেবতা 'বঙ্গাস'- এর সঙ্গে। এদের পোষ্য হয় বাঘ। এর়া ভোররাত্রে বাড়ি ফিরে আসে। সাঁওতালরা মনে করে এই যোগিনী বিদ্যা কেউ জন্ম থেকে পায় না কঠোর সাধনা দ্বারা অর্জন করতে হয়।এই যোগিনীকা ৬৪ যোগিনীদের আওতা ভুক্ত নয়, এরা তন্ত্র সাধনা দ্বারা যোগ বিদ্যা আয়ত্ত করে।

আমরা এবার হরীপুরায় অবস্থিত যোগিনী মন্দিরের নিরীক্ষে সেই মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত কাত্যায়নী ও চৌষট্টি যোগিনীর বর্ণনা করব___

মন্দিরের বাইরের বৃত্তাকার দেওয়ারে খোদাই করা ৯ জন কাত্যায়নীর মূক্তি দেখতে পাই, যাদের এক যোগে নব কাত্যায়নী বলা হয়।এই প্রতিটি দেবীর মূর্তির উচ্চতা ২ ফিট ৬ ইঞ্চি থেকে ২ ফিট ১১ ইঞ্চি যা সুষ্ট পরিকল্পনা মাফিক ঘড়ির কাঁটার সজ্জা অনুসারে তৈরী করা হয়। এবং এক বিশেষ ধরনের হলদেটে বালি পাথর ব্যবহৃত হয়েছে এই মূর্তি গঠনে। প্রায় প্রত্যেক কাত্যায়নীই দুই বাজু বিশিষ্টা ও এঁরা সকলেই মানুষের একক ছিন্ন মস্তকের উপর অবস্থান করছেন।

১ম, কাত্যায়নী- এই দেবী উদ্ধৃত ডান হাতে ধরে আছে তার অস্ত্র যা একটি তরোয়াল।সঙ্গে রয়েছে তাঁর দুই পুরুষ পরিচারক যারা রয়েছে ঢাক বাদ্যি নিয়ে।আর দেবী বিভিন্ন অলংকার যথা চুড়ি,গলাবন্ধনী দিয়ে সজ্জিতা।

২য়, কাত্যায়নী- এই দেবী বিভিন্ন অলংকারে সজ্জিতা যেমন- মুকুট, গলাবন্ধনী, আংটি ইত্যাদি। মাথার বাঁদিকে রয়েছে তার সুন্দর খোঁপা। তাঁর ডান পাশে অবস্থিত পুরুষ পরিচারক তার মাথায় ছত্র ধারণ করে আছে, আর তাঁর পায়ের কাছে দাঁড়িয়ে আছে তার দুই সঙ্গী একটি সারমেয় ও একটি শৃগাল।

৩য়, এই দেবী এক হাতে নিয়েছেন অস্ত্র হিসাবে ছুরি ও অন্য হাতে নিয়েছেন নর খুলি। তাঁর নারী পরিচারিকা মাথায় ছাতা ধরে আছেন, আর দ্বিতীয় কাত্যায়নীর মতো এঁনারও সঙ্গী একটি সারমেয় ও একটি শৃগাল।

৪র্থ, এই দেবীরও মাথার ডান দিকে রয়েছে সজ্জিতা খোঁপা, বাজু পরে রয়েছেন রুদ্রাক্ষের বাজুবন্ধ। তাঁর ও পদতলে অবস্থান করছে একটি সারমেয় ও একটি শৃগাল,সেখানে তাঁর একজন নারী পরিচারিকা তাঁর সারমেয়কে খাদ্য দান করছে ও অন্য পরিচারিকা তাঁর মাথায় ছত্র ধারণ করে আছে।

৫ম, এই দেবী মূর্তি দৃশ্যতঃ দ্বিতীয় কাত্যায়নীর মতোই, এখানেও একজন নারী পরিচারিকা তাঁর মাথায় ছত্র ধারণ করে রয়েছে ও পদতলে একটি সারমেয় ও একটি শৃগাল।

৬ষ্ঠ, এই দেবী মূর্তির সাদৃশ্য লক্ষিত হয় চতুর্থ কাত্যায়নী দেবী মূর্তির সঙ্গে। তাঁর ডান পাশে রয়েছে একটি ছোট গাছ। ও এক নারী পরিচারিকা তাঁর মাথায় অর্ধ চন্দ্রাকৃতির ছত্র ধারণ করে আছে।

সপ্তম ও অষ্টম কাত্যায়নী তৃতীয় কাত্যায়নীরই ন্যায়।

৯ম, এই দেবী রুদ্ররূপী নগ্নীকা এক হাতে তাঁর তরোয়াল ও অন্য হাতে মানব খুলি দিয়ে তৈরি পাত্র ধারণ করে আছেন। এই মূর্তির সঙ্গে ধনুকের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। এই দেবীর সঙ্গে তাঁর কোনো পরিচারিকা নেই। তবে তাঁর দুই সঙ্গী একটি সারমেয় ও একটি শৃগাল রয়েছে ও অন্যান্য প্রতিটি কাত্যায়নীর মতো তিনিও একক মানবের ছিন্ন মস্তকের উপর অবস্থান করছেন।

এবার আমরা আসি ৬৪টি যোগিনীদের বর্ণনায়___

১.বহুরুপা- এই দেবী চর্তুভুজা । তিনি অবস্থান করছেন এক পুরুষ মরদেহের উপর। তাঁর মাথায় রয়েছে এক বিশাল আকৃতির খোঁপা,তিনি ভিন্ন ভিন্ন অলংকার দ্বারা সজ্জিত যেমন- বাজুবন্ধ,গলাবন্ধ,কর্ন কুন্ডল ইত্যাদি। প্রায় প্রত্যেক যোগিনীই এমন আলংকার দ্বারা সজ্জিত।

২.তারা- এই দেবী দুই বাজু বিশিষ্টা । তিনি অবস্থান করছেন মৃত শরীরের উপর, তিনিও বিভিন্ন অলংকার দ্বারা সজ্জিতা। তাঁর মাথার বাম দিকে রয়েছে একটি সুন্দর খোঁপা।

৩. নর্মদা- এই দেবী ও দুই বাহু বিশিষ্টা, তার অবস্থান একটি হস্তির উপর। তিনি নানা রকম গহনার পাশাপাশি মুণ্ডমালা দিয়ে সজ্জিত, তিনি মানব খুলি দ্বারা নির্মিত পাত্র রক্তে পরিপূর্ণ করে,পান করতে উদ্যত এমন ভাবে অবস্থান করছেন।তাঁর মাথার ডান দিকে রয়েছে তার সুন্দর খোঁপা।

৪.যমুনা- এই দেবী চতুর্ভূজা তিনি দাঁড়িয়ে রয়েছেন এক বৃহদাকার কচ্ছপ এর উপর । তার মাথা জুড়ে কেশ অবিন্যস্ত অবস্থায় রয়েছে। তিনি তার ডান হাতে একটি খুলির পাত্র ধরন করে রয়েছেন।

৫. শান্তি/ লক্ষী- এই দেবী বা যোগিনী দুই বাজু বিশিষ্ট। তিনি দাঁড়িয়ে রয়েছেন প্রস্ফুটিত পদ্মের উপর এবং প্রথম যোগিনী বহুরুপার মতনই তিনিও বহু অলংকার দ্বারা সজ্জিত। সঙ্গে তার বাহুবন্ধনী হিসাবে রয়েছে সর্প ও ।

৬.বারুনী/ভারুনী- এই দেবী ও দুই হাত বিশিষ্টা। তাঁর খোঁপা মাথার বাম দিকে অবস্থান করছে।এই মূর্তির মধ্যে অনেকগুলো জলতরঙ্গ খোদাই করা রয়েছে । তাঁর মস্তক অলংকার দ্বারা সজ্জিত।

৭.ক্ষেমঙ্করী- এই দেবী চতুর্ভূজা তিনি কুমিরের উপর অবস্থান করছেন। তাঁর মাথায় রয়েছে সুসজ্জিত খোঁপা । এই দেবীর অলংকার হলো মালা,গলাবন্ধনী, বাজু বন্ধন ইত্যাদি।

৮. আদ্রি- এই দেবী দু'বাজু বিশিষ্টা। তিনি হস্তির উপর অধিষ্ঠিত ও তার মাথা জুড়ে রয়েছে একটি খোঁপা।

৯. বরাহী- ইনি চতুর্ভূজা তার মুখমণ্ডল সেই বন্য শূকর এর আকৃতির। তাঁর অবস্থান একটি মেষের উপর, তিনিও প্রথম যোগিনী বহুরুপার মতনই অলংকার দ্বারা সজ্জিত। তিনি মুকুট ও কিরীটা পরিহিতা ও তার এক হাতে মুণ্ড পাত্র ও অন্য হাতে ধনুক রয়েছে।

১০. রণভীরা- রুদ্র মূর্তি ধারিণী এই যোগিনীর অবস্থান এক ফণা ধারী ভুজঙ্গের উপর।তাঁর মাথার উপরে খোঁপা অলকা দ্বারা সজ্জিত,ও বিভিন্ন অলংকারের সহ মুণ্ডমালা পরিহিতা।এছাড়া তাঁর ডান হস্তে রয়েছে খড়্গ।

১১. বানর-মুখী- এই যোগিনী চতুর্ভূজা ও তাঁর নাম দ্বারাই পরিচয় পাওয়া যাচ্ছে যে তিনি বানর মুখী। তাঁর অবস্থান এক দীর্ঘ প্যাঁচালো কন্ঠ যুক্ত উটের পিঠে।

১২. বৈষ্ণবী- দেবী দ্বৈত বাহু বিশিষ্টা সুতনুর অধিকারিনী। তার সমগ্র মস্তক জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে কোঁচকানো কেশ,তিনিও বিভিন্ন অলংকার দ্বারা সজ্জিত ও তিনি গরুড়ের উপর অবস্থান করছেন।

১৩. কালরাত্রি- দেবী দুই বাহু বিশিষ্টা ও কমনীয় অঙ্গের অধিকারিনী। তাঁর মাথায় রয়েছে অতি সুন্দর একটি খোঁপা, তিনি ভাল্লুকের পিঠের ওপর অবস্থান করছেন।

১৪. বৈদ্যরূপা- এই যোগিনীও দুই বাহু বিশিষ্ট। তিনি একটি ঢাকের উপর অবস্থান করছেন। তাঁর মাথায় রয়েছে সজ্জিত খোঁপা।

১৫. চর্চিকা- তিনিও দুই বাহু বিশিষ্ট এক পুরুষ দেহের উপর তার অবস্থান। পুরুষ টি একপ্রকার অর্ধ শয়নে রয়েছে তার কোমরের কাছে রয়েছে একটি দা- ও ডান হাতে তিনি ধরে রয়েছেন একটি পদ্ম ফুল।তাকে অসুর বলে মনে করা হয়, যিনি এই যোগিনী দ্বারা পরাজয় প্রাপ্ত।

১৬. বৈতালী/বেতালি - এই যোগিনী চতুর্ভূজা । মৎস্য এর উপর তাঁর অবস্থান। তাঁর মাথায় একটি সুসজ্জিত খোঁপা রয়েছে ও তিনি অলংকার এর পাশাপাশি মুণ্ডমালা দ্বারা সজ্জিত।

১৭. ছিন্নমস্তা- তিনিও চতুর্ভূজা একটি মানব এর ছিন্ন মস্তকের উপর তাঁর অবস্থান। তার মাথায় রয়েছে এক বিশাল খোঁপা তাঁর বাম দিকের সর্বনিম্ন হাতে রয়েছে একটি ধনুক।

১৮. বৃষবাহন- এই দেবী দুই হাত বিশিষ্ট তিনি দাঁড়িয়ে রয়েছেন একটি গুহার ছাদে,যেখানে গুহার দ্বার দৃশ্যত। তার মুখমণ্ডল টি একটি মহিষের ।তিনি রুদ্র রূপিণী। তার মাথায় জুড়ে রয়েছে অবিন্যস্ত কেশ।

১৯.জ্বালা কামিনী- ইনি দুই বাহু বিশিষ্ট ও তার অবস্থান বৃহৎ আকৃতির ব্যাঙ এর উপর। তাঁর মাথার ডান দিকে রয়েছে একটি খোপা । তার পোশাক কোমর বন্ধনীর দ্বারা তিনি অতি সুসজ্জিত।

২০.ঘটাভারা/ঘটাবারা- এই যোগিনী দ্বৈত বাহু বিশিষ্ট, মুখাকৃতি হস্তির ন্যায়, আর তাঁর অবস্থান এক সিংহের উপর।

২১. কারাকালী- যোগিনী দুই বাহু বিশিষ্ট ও সতনুর অধিকারিণী। তিনি অবস্থান করছেন এক সারমেয়ের পৃষ্ঠদেশে।তাঁর দাঁড়ানোর ভঙ্গিমা একটু অন্যরকম,তিনি তাঁর ডান পা'টি শক্ত করে ধরে আছেন দুই হাত দিয়ে যেন পায়ের নূপুর ঠিক করছেন। তাঁর মাথার ডান দিকে একটি সুন্দর খোঁপা লক্ষিত হয়।

২২. সরস্বতী- দেবী চর্তুভুজা তিনি অবস্থান করছেন এক বৃহদাকার নাগের উপর।তিনি অন্যান্য যোগিনীদের তুলনায় কিছুটা অদ্ভুত দর্শনা কারণ তাঁর একটি পুরুষালি গুম্ফ আছে। তাঁর হাস্তে রয়েছে বীনারই মতো এক বাদ্য যন্ত্র। তাঁর মাথায় উপরে রয়েছে একটি সুন্দর খোঁপা।

২৩. বীরূপা- এই যোগিনী দ্বৈত বাহু বিশিষ্ট ও তাঁর মাথায় উপরে রয়েছে একটি বৃহৎ খোঁপা। তাঁর মূর্তির পদতলে দুটি তরঙ্গ রেখা খোদাই করা রয়েছে আর তিনি তার উপরেই অবস্থান করছেন।

২৪. কৌবেরী/কাবেরী- তিনিও দুই বাজু বিশিষ্টা তিনি অবস্থান করছেন পদ্ম ফুল দ্বারা সজ্জিত সাতটি রত্ন ঘড়ার উপর।তাঁর মাথার় রয়েছে সুসজ্জিত খোঁপা তিনি মুকুট-কিরীটা ও রত্ন খচিত মালা পরিহিতা।

২৫. ভাল্লুকা- দু'হস্ত বিশিষ্টা তিনি ভাল্লুক মুখী তাঁর শরীরের সমস্ত অঙ্গ জুড়ে রোম রাশি লক্ষিত হয়।তিনি অবস্থান করছেন পদ্ম লতার উপর,তাঁর ডান হস্তে ডমরু এবং তিনি নানান অলংকারে সজ্জিতা।

২৬. নরসিংহী- চর্তুভুজা এই যোগিনী রুদ্র রূপ ধারিণী এবং সিংহ মুখী।তাঁর মাথায় সিংহের কেশর উদ্ধৃত । তিনি তাঁর নিম্ন হস্তে একটি পাত্র ধারণ করে আছেন। তাঁর মূর্তির পদতলে পাঁচটি ফুল ও লতাপাতা লক্ষিত হয়।

২৭. বির্যা- দুই বাজু বিশিষ্টা তিনি কমনীয় শরীরের অধিকারিণী । তাঁর মাথার ডান দিকে রয়েছে সজ্জিতা খোঁপা। তাঁর মূর্তির পদতলে রয়েছে কুঁড়ি পাতা সহ পদ্ম ফুল আর তার উপরই দেবী অবস্থান করছেন।

২৮. বিকটাননা- দুই বাহু বিশিষ্টা রুদ্র রূপিণী তিনি,মাথার উপরের কুঞ্চিত কেশরাশি অবিন্যস্ত অবস্থায় রয়েছে। তাঁর ঠোঁট দুটি চঞ্চু আকৃতির আর তিনি যার উপর অবস্থান করছেন সেটি ভগ্ন অবস্থায় থাকার ফলে জানা যায় না।

২৯. মহালক্ষী- দুই বাজু সহ তিনি সতনু বিশিষ্টা । তিনি অবস্থান করছেন একটি ফুটন্ত পদ্মের উপর। তিনি সর্প মালা পরিহিতা ও বজ্র ধারিণী। এছাড়া তাঁর দুই হাতে রয়েছে সুরক্ষা ঢাল।

৩০. কৌমারী- দু'বাজু ও কমনীয় তনুর অধিকারিণী । তাঁর অবস্থান একটি ময়ূরের উপর। তিনি ডান হস্তে রয়েছে রুদ্রাক্ষের মালা । তাঁর ঢাল সহ বাঁ হাতটি ভাঙা।

৩১. মহামায়া- অষ্টভুজা এই যোগিনী মূর্তি অন্যান্য সমস্ত যোগিনীদের থেকে ভিন্ন তার বৃহত্তর মূর্তির জন্য,তিনি অবস্থান করছেন একটি বৃহৎ পূর্ণ বিকশিত পদ্মের উপর, শক্তিপীঠের দেবীদের মতো তিনিও প্রতিষ্ঠিত এই মন্দিরে,কারণ তিনিই এই মন্দিরের মূল অধিষ্ঠাত্রী দেবী।স্থানীয় মানুষজনের কাছে এই মন্দির মহামায়া দেবীর মন্দির নামে পরিচিত। এছাড়া এই মন্দিরের দক্ষিণাভিমুখে একটি পুষ্করিণী রয়েছে যা মহামায়া পুষ্করিণী নামে বিখ্যাত। দেবী মুকুট কিরীটা বাজুবন্ধ ও নানা অলংকারে সজ্জিত।কালীকা পুরানের ৫৮তম অধ্যায়ে দেবী মহামায়া সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানতে পারি।

৩২. রতী/উষা- দেবী দ্বৈত বাহু বিশিষ্টা । রুদ্র ক্ষিপ্তবৎ মূর্তি ধারিণী। মাথার কুঞ্চিত কেশরাশি। তার দুই হস্তে রয়েছে তীর ও ধনুক।তিনি তাঁর স্কন্ধে বহন করছেন তূর্নী। তাঁর পদতলে ধনুর্ধারী মদনদেবের অবস্থান।

৩৩. কর্করী- দুই হস্ত ও কমনীয় গাত্র বিশিষ্টা। এই যোগিনী অবস্থান করছেন বৃহৎকার কাঁকড়ার উপর। মাথার বাঁ'দিকে খোঁপা লক্ষিত হয়। তিনি মালা কর্ণ কুণ্ডল সহ নানা গহনার দ্বারা সজ্জিত।

৩৪. সর্পসায়া- দেবী চার বাহু বিশিষ্টা ও সর্প মুখী এবং নানান অলংকারে সজ্জিতা। তার পদতলের অংশটি ভাঙা থাকায় জানা যায় না তিনি কার উপর অবস্থান করছেন।

৩৫. যক্ষীনী- দুই বাজু বিশিষ্টা তিনি । তার অবস্থান চার পায়া বিশিষ্ট একটি টেবিলের উপর। তিনি কিরীটা ও মুকুট পরিহিতা।

৩৬. অঘোরা- দু'বাজু বিশিষ্টা এই যোগিনী রুদ্র রূপিণী। তিনি অবস্থান করছেন শৃঙ্গ বিশিষ্ট ছাগের উপর। তাঁর মাথায় একটি বিশালাকার উদ্ধত খোঁপা লক্ষিত হয়।

৩৭. রুদ্রকালী- তিনিও দুই বাজু বিশিষ্টা,অবস্থান করছেন একটি কাকের উপর। ডান হস্তে তরোয়াল ধারণ করে আছেন। সন্দুর পোশাক ও অলংকার পরিহিতা ও মাথার উপরে খোঁপা লক্ষিত হয়।

৩৮. বিনায়িকী- দুই বাহু বিশিষ্টা হস্তি মুখী, তিনি অবস্থান করছেন এক গর্ধবের পৃষ্ঠে।মাথা় তিনি নানা অলংকারে সজ্জিত করেছেন।

৩৯. বিন্ধবাসিনী- দুই বাজু বিশিষ্টা । তাঁর অবস্থান একটি মুষকের উপর। মাথার ডান দিকে খোঁপা । তিনি বাম হস্তে ধনুক ও ডান হস্তে সেই ধনুকের টঙ্কা ধারণ করে আছেন।

৪০. কুমারী- চর্তুভুজা ও সুতনুর অধিকারিণ। তিনি বৃশ্চিকের উপর অবস্থান করছেন। তার উপরের দুই হস্ত উদ্ধত এবং তিনি নানান গহনার দ্বা সজ্জিতা।

৪১. মহেশ্বরী- চর্তুভুজা ও তিনি অবস্থান করছেন একটি ষাঁড়ের পিঠে। মাথার ডান দিকে খোঁপা লক্ষিত হয়, অতি সুন্দর কোমর বন্ধন পরিহিতা।

৪২. অম্বিকা- চর্তুভুজা এই দেবীর অবস্থান একটি নকুলের পৃষ্ঠে থাকা দুটি চাকার উপর।তাঁর নিম্নের দুটি হাত তার হাঁটু ছুঁয়ে আছে আর উপরের ডান হস্তে তিনি একটি ডমরু ধারণা করে আছেন।

৪৩. কামিনী- তিনি দুই বাজু বিশিষ্টা । একটি মোরগের উপর তাঁর অবস্থান। তিনি নানা অলংকারে সজ্জিতা ও তার মাথার ডানদিকে খোঁপা।

৪৪. ঘটাবরী- দ্বৈত বাহু বিশিষ্টা । তাঁর অবস্থান একটি সিংহের পৃষ্ঠে। মাথায় তাঁর কুঞ্চিত কেশরাশি এবং নানা অলংকারে সজ্জিতা।

৪৫. স্তুতি- চর্তুভুজা একটি হলুদ কুটায়(হলুদ বাটা পূর্ণ পাত্রে) তাঁর অবস্থান। তাঁর মূর্তির পাশে একটি ফুলদানী রয়েছে। তাঁর মাথার ডান দিকে রয়েছে একটি খোঁপা যা ফুল দিয়ে সজ্জিত। এছাড়া তিনি নানা অলংহারে সজ্জিতা।

৪৬. কালী- দুই বাজু বিশিষ্টা । এই যোগিনী, এক অর্ধ শায়িত পুরুষের উপর দণ্ডায়মান। তিনি হস্তে ত্রিশূল ধারণ করে আছেন ও মাথার উপরে একটি সুন্দর খোঁপা লক্ষিত হয়।

নিম্নে শায়িত পুরুষটি মাথায় কিরীটা ও মুকুট পরিহিতা ও তাঁর তৃতীয় নেত্র রয়েছে যা দেখে আমরা অনুধাবন করতে পারি তিনি স্বয়ং মহাদেব শিব।

৪৭. উমা- এই যোগিনী চর্তুভুজা ও সতনুর অধিকারিণী। মুকুট ও কিরীটা পরিহিতা। উপরের বাম হস্তে তিনি নাগপাশ অস্ত্র ধারণ করে আছেন আর তাঁর নিম্নের বাম হস্তটি রয়েছে অভয় মুদ্রায়। তাঁর পদতলে বহু পদ্ম ফুল প্রস্ফুটিত হয়ে আছে।

৪৮. নারায়ণী- দুই বাজু বিশিষ্টা। কমনীয় তনুর অধিকারিণী। তিনি বাম হস্তে সুরা পাত্র ধরন করে আছেন ও ডান হস্তে তাঁর তরোয়াল। তাঁর দুই পায়ের মাঝে একটি মাটির তৈরি শঙ্কু ঢাকনা যুক্ত পাত্র রয়েছে। মাথায় টায়রা ও নানা অলংকার পরিহিতা।

৪৯. সমুদ্রা- দেবী দুই বাজু বিশিষ্ট । তিনি অবস্থান করছেন একটি শঙ্খের উপর।মাথায় বাম দিকে খোঁপা আর তিনি অলংকৃত।

৫০. ব্রাহ্মণী- এই যোগিনী চর্তুভুজা ও তিন মস্তক বিশিষ্টা। মাথায় কিরীটা ও মুকুট পরিহিতা,তিনি একটি পৈতা ধারণ করে আছেন। নানান গহনা পরে আছেন তাঁর মূর্তির পাশে সিংহের অবয়ব খোদাই করা এবং তাঁর অবস্থান পুস্তকের উপর।

৫১. জ্বালামুখী- দেবী দ্বৈত বাহু বিশিষ্টা ও তিনি অবস্থান করছেন একটি আট পায়া বিশিষ্ট চৌকির উপর। তিনি লম্ব কর্নের অধিকারিণী ।

৫২. অগ্নি - দুই বাজু বিশিষ্ট ও তিনি অবস্থান করছেন একটি ভেড়ার উপর। তাঁর ডান হস্তে তরোয়াল নানা অলংকার দ্বারা সজ্জিত ও তাঁর মূর্তির পিছনে একটি অগ্নিশিখা লক্ষিত হয়।

৫৩. অদিতি- দ্বৈত বাহু বিশিষ্টা এবং তাঁর মাথার উপরে একটি খোঁপা লক্ষিত হয়। তিনি অবস্থান করছেন একটি টিয়াপাখির উপর।

৫৪. চন্দ্রকান্তী- ইনিও দুই হস্ত বিশিষ্টা। তিনি অবস্থান করছেন একটি কাষ্ঠের তৈরি চার পায়া যুক্ত চৌকির উপর।তিনি নানান গহনা পরে আছেন ও মাথার ডান দিকে খোঁপা লক্ষিত হয়।

৫৫. বায়ুবেগা- দুই হাত বিশিষ্টা কমনীয়ত শরীরের অধিকারিণী। মাথার উপরে সজ্জিত খোঁপা লক্ষিত হয়। তাঁর অবস্থান একটি স্ত্রী চামরী গাইয়ের উপর।

৫৬. চামুণ্ডা- তিনি চর্তুভুজা এবং ভয়াল রূপিণী কঙ্কালসার দেহ ধারিণী এবং তাঁর স্তন দুটি অতি অনত। মাথার কেশরাশি অবিন্যস্ত অবস্থায় রয়েছে। তাঁর অবস্থান একটি কস্তুরী মৃগের উপর, উর্দ্ধের দুটি হস্তে তিনি একটি সিংহ ধারণ করে আছেন ও নিম্নের একটি হস্তে দা ও অন্য হস্তে ছিন্ন মস্তক ধারণ করে আছেন। তিনি মুণ্ডমালা পরিহিতা।

৫৭. মূর্তি- এই যোগিনী দ্বৈত বাহু বিশিষ্ট ও তার অবস্থান একটি শৃঙ্গ বিশিষ্ট হরিণের উপর। তাঁর মাথায় একটি খোঁপা লক্ষিত হয় এবং তিনি নানান গহনা পরে আছেন।

৫৮. গঙ্গা- দেবী চর্তুভুজা একটি মকরের পৃষ্ঠদেশে তাঁর অবস্থান।উর্দ্ধের ডান হস্তে তিনি বৃন্ত যুক্ত পদ্ম ফুল ধারণ করে আছেন ও নিম্নের বাঁ হস্তে তাঁর নাগপাশ। তিনি নানা অলংকার দ্বারা সজ্জিতা।

৫৯. ধুমাবতী- দ্বৈত বাহু বিশিষ্ট এই দেবীর অবস্থান একটি পার্বত্য রাজহংসের উপর। তাঁর দুই হস্তে রয়েছে শস্য ঝাড়াইয়ের যন্ত্র।

৬১. সর্বমঙ্গলা- এই যোগিনীর কুলুঙ্গিটি শূন্য পড়ে আছে । পূর্বে এখানে মূর্তি থাকলেও বর্তমানে সেটি কোয়াখাইয়ের যমুনা কুণ্ডে স্থানান্তরিত করা হয় । বর্তমানে এই মূর্তিটি সম্পর্কে কিছুই জানা যায় না ।

৬২. অজিতা- তিনি চর্তুভুজা নক্সা যুক্ত সুন্দর পোশাকে তিনি অবস্থান করছেন পার্বত্য হরিণের পৃষ্ঠে। তাঁর মাথায় সুসজ্জিত খোঁপা লক্ষিত হয় ।

৬৩. সূর্যপুত্রী- দেবী চর্তুভুজা সুতনু বিশিষ্টা কমনীয় ভঙ্গিমায় দণ্ডায়মান। তাঁর অবস্থান একটি ঘোড়ার পৃষ্ঠে, তিনি তূর্ণী ধনুক ও তীর ধারণ করে আছেন এবং তিনি মাথার কিরীটা ও দেহে নানান অলংকার দ্বারা সজ্জিত।

৬৪. বায়ুবীনা- এই যোগিনী দ্বৈত বাহু বিশিষ্টা ও নৃত্যরত অবস্থায় অবস্থান করছেন একটি কালো পুরুষ মৃগের উপর।তিনি কর্ণ কুণ্ডল(কাপা/খাপা)সহ নানা রকম অলংকারে সজ্জিতা।তাঁর মূর্তির পাশে দুটি ফুলদানী লক্ষিত হয়।

প্রথম ভৈরব-

এই মন্দিরের দক্ষিণ-পূর্বে প্রথম ভৈরব বিরাজমান। যাকে 'এক পাদ ভৈরব বা অজাইক ভৈরব' বলা হয়। তিনি মূলত এক পা ও উর্দ্ধ লিঙ্গ বিশিষ্ট। তাঁর অবস্থান একটি প্রস্ফুটিত পদ্ম ফুলের উপর। তিনি মাথায় কিরীটা ও মুণ্ডমালা পরিহিতা, তিনি সর্প বলয়(সর্প করভূষণ) ও সর্প কৌরা (সর্প নূপুর) পরিহিত। তিনি ধারণ করে আছেন খড়্গ, সুরক্ষা ঢাল সহ মাছের পৃষ্ঠবংশ। তাঁর মাথার চারপাশে জ্যোতিবলয় লক্ষিত হয়, তাঁর দুই সঙ্গী তরোয়াল আর সুরক্ষা ঢাল সহ অবস্থান করছেন।

দ্বিতীয় ভৈরব-

তিনি দশভুজা ও পদ্মাসনে প্রস্ফুটিত পদ্ম ফুলের উপর তার অবস্থান। তিনি রুদ্র রূপ ও উদ্ধত লিঙ্গের অধিকারি।মাথায় কিরীটা পরিহিত ও জ্যোতিবলয় লক্ষিত হয়। তিনি রুদ্রাক্ষ মালা,মুণ্ড পাত্র ও ডমরু ধারণ করে আছেন। তাঁর দুই মহিলা সঙ্গিনী রয়েছে একজন তার পদ্মাসনের নিম্ন অর্ধ শায়িত অবস্থায় রয়েছে অন্যজন তার মূর্তির পাশে দণ্ডায়মান তারা শঙ্খ ও মুণ্ড পাত্র ধরন করে আছে।

এই হরীপুরার মন্দিরটি বালি পাথর ও মোরাম দিয়ে গাঁথা। যোগিনী মূর্তি গুলি তারী হয়েছে নরম গ্রানাইট ও ধূসর বর্ণের ক্লোরাইট দিয়ে।প্রতিটির যোগিনী জন্য মন্দিরের অন্তঃপুরে আলাদা আলাদা কুলুঙ্গী রয়েছে। বেশ কিছু বছর আগে মধ্য স্থলে অবস্থিত চন্ডী মন্ডপটি নতুন করে তৈরি হয়। সেখানে আবার আটটি কুলুঙ্গী তৈরি হয় তার মধ্যে চারটি ভৈরবের জন্য আর চারটি যোগিনীর জন্য। শুধু মাত্র ৬১নং যোগিনী সহ মূল মন্দিরের প্রতিষ্ঠিত মহাদেব মহা ভৈরবের মূর্তি বর্তমানে আর নেই। প্রতিটি যোগিনী মূর্তির উচ্চতা ২'ফুট ও তাদের ক্লোরাইটের ফলক গুলি অতি নিখুঁত ভাবে মিনিয়েচার নক্সা দ্বারা খোদাই করে প্রস্তুত করা হয়েছে,এই ধরনের ভাস্কর্য উড়িষ্যার বিভিন্ন মন্দিরেও লক্ষিত হয়। কিন্তু এই মন্দিরের যোগিনী মূর্তি গুলি গড়ার জন্য অন্য মাত্রা পেয়েছে।।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200415120713

Monday, April 13th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

মহামারি ও দারিদ্র যোগ

মহামারি ও দারিদ্র যোগ

সুপ্রভাত
বাংলা নববর্ষের আন্তরিক শুভেচ্ছা , ভালবাসা ও মহামারি থেকে মুক্ত হ ওয়ার প্রার্থনা জানিয়ে আজকের প্রতিবেদন।

বর্তমানে মহামারি সারা বিশ্ব যে মৃত্যু মিছিল করে চলেছে তা থেকে আমারা আশা করি ১৯/৫/২০২০ মধ‍্যে ঠিক হয়ে যাব।কিন্তু তার চাইতে বয়াবহ আর্থিক মন্দা , তার থেকে মূক্তির জন‍্য সরকারি নির্দেশ পালন ক‍রে,রাজনীতি ভুলে সমাজের সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।লকডাইন মেনে এবং ঘরের মধ্যে থেকে আমার লেখা বীজমন্ত্র গুলো করবেন।আজকে থেকে আমি কোনো মানুষের কাছে আগামী ৩০ এপ্রিল পোরন্ত কোনো পারিশ্রমিক নেবো না।শুধুমাত্র বীজমন্ত্র ও ভালো থাকার উপায় বলব।কোন জন্মকুন্ডলী করব না।৭০০১৬০৮৯৫৩ নং ফোন ক‍রবেন।সকাল ১০-১২ টা বিকাল ৬-৮ প‍র্যন্ত।
আমি বর্ষফল ও গোচর ফল বিচার করে যা পেলাম তা তূলে ধরলাম।

দারিদ্র যোগ:

একাদশপতি ষষ্ঠ, অষ্টমে,অথবা দ্বাদশে থাকলে দারিদ্র্য যোগ সূচিত হয়।

ফলাফল: জাতক প্রভূত পরিমানে ঋণগ্রস্থ , দরিদ্র, জনসভায় লাঞ্ছিত,হীন,অবৈধ তথা পাপ কর্মে লিপ্ত হবে।

ব্যাখ্যা ও মন্তব্য: যোগতি সরল। এক্ষেত্রে বিশেষ ব্যাখ্যার প্রয়োজন নেই। কোষ্টিতে দারিদ্র্য যোগ থাকলেও লগ্নপতি বলবান হলে যোগজনিত অশুভফল অনেকাংশে হ্রাস পাবে। অবশ্য অবৈধ বা পাপকর্মে লিপ্ত হলেই যেকোনো ব্যক্তি দরিদ্র হবে--- একথা সত্য ।আর তাছাড়া ধনী ব্যক্তিগণও পাপকর্মে লিপ্ত হতে পারে।কোষ্টিতে লগ্নপতি বলবান হলে এই যোগ জনিত অশুভ ফল অনেকাংশে হ্রাস পায় ---- এ ধরণের সিদ্ধান্ত আমি বহু কোষ্টি বিচার করার পরই গ্রহণ করেছি।।

বিশেষ দারিদ্র্য যোগাদি:

১. যদি দ্বাদশপতি এবং লগ্নপতি --- পরস্পর পরস্পরের ক্ষেত্রবিনিময় করে অবস্থান করে এবং সপ্তমপতি যুক্ত বা দৃষ্ট হয় তবে দারিদ্র যোগ সূচিত হবে।

২. যদি ষষ্ঠপতি এবং লগ্নপতি পরস্পর পরস্পরের স্থান বিনিময় করে অবস্থান করে এবং চন্দ্র দ্বিতীয়পতি বা সপ্তমপতি দ্বারা দৃষ্ট হয় তবে দারিদ্র্য যোগ সূচিত হবে।

৩. কেতু এবং চন্দ্র লগ্নে থাকলেও দারিদ্র যোগ সূচিত হয়।

৪. যদি লগ্নপতি অষ্টমে থাকে এবং দ্বিতীয়পতি বা সপ্তমপতি দ্বারা যুক্ত বা দৃষ্ট হয়, তবেও দরিদ্র যোগ সূচিত হবে।

৫. যদি লগ্নপতি ষষ্ঠ , অষ্টম বা দ্বাদশপতির সঙ্গে যুক্ত হয় ও দ্বিতীয়পতি বা সপ্তমপতি যদি কোনো অশুভ গ্রহ দ্বারা দৃষ্ট বা যুক্ত হয়, তবেও দারিদ্র যোগ সূচিত হবে।

৬. লগ্নপতি ষষ্ঠ , অষ্টম , বা দ্বাদশপতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে কোন রাশিতে অবস্থান করলে এবং অশুভ গ্রহ দ্বারা দৃষ্ট হলেও দারিদ্র যোগ সূচিত হবে।

৭. যদি পঞ্চমপতি অপর কোনো শুভগ্রহ দ্বারা যুক্ত না হয়ে ষষ্ঠ, অষ্টম, বা দ্বাদশপতির সঙ্গে যুক্ত হয়, তবেও দারিদ্র্য যোগ সূচিত হবে।

৮. যদি পঞ্চমপতি ষষ্ঠ বা দশমে অবস্থিত হয় , এবং দ্বিতীয়, ষষ্ঠ , সপ্তম , অষ্টম , বা দ্বাদশপতি কর্তৃক দৃষ্ট হয়, তবেও দারিদ্র যোগ সূচিত হবে।

৯. যদি নৈসর্গিক অশুভগ্রহ (যা নবপতি বা দশমপতি নয়) লগ্নে অবস্থান করে এবং মারকগ্রহ যুক্ত হয়, তবেও দারিদ্র্য যোগ সূচিত হবে।

ফলাফল: উপরিউক্ত দারিদ্র্য যোগাদির মধ্যে যেকোনো একটি যোগে জাতক জন্মগ্রহণ করলে সে দরিদ্র হবে । আর্থিক অনটন যুক্ত ও দুঃখী বিড়ম্বিত জীবন ভোগ করতে হবে।

ব্যাখ্যা এবং মন্তব্য : দারিদ্র্য এক চরম অভিশাপ বিশেষ। দারিদ্র মৃত্যু অপেক্ষা ভয়াবহ কারণ মৃত্য একেবারে জীবনের পরিসমাপ্তি ঘটায় , কিন্তু দারিদ্র্য তিলে তিলে মানুষকে দগ্ধ করে । মৃত্যুর পরে কি আছে তা কেউ জানে না । অনেকে দারিদ্র্য হয়ে বেঁচে থাকার চেয়ে মৃত্যু কেই শ্রেয় মনে করে । দরিদ্র লোকের জীবন দুর্ভাগ্য যুক্ত। তাছাড়া দারিদ্রতা ব্যক্তিকে অন্যায় বা অবৈধ পথে টেনে নিয়েও যায়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে দারিদ্র্য বরণীয় হলে অর্থাভাব জনিত কষ্ট সহ্য করা দুঃসহ।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200413232555

Monday, April 13th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

নীল যষ্ঠী ২০২০

নীল যষ্ঠী ২০২০

সূপ্রভাত
।।।।।।।নীল পূজা।।।।।।
------------
নীলপূজা বা নীলষষ্ঠী হল বাংলার হিন্দুসমাজের এক লৌকিক উৎসব, যা মূলত শিব-দুর্গার বিবাহ বা শিবের বিয়ে নামে পরিচিত। সাধারণত চৈত্রসংক্রান্তির চড়ক উৎসবের আগের দিন নীলপূজা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। নীলসন্ন্যাসীরা ও শিব-দুর্গার সঙেরা পূজার সময়ে নীলকে সুসজ্জিত করে গীতিবাদ্য সহযোগে বাড়ি বাড়ি ঘোরান এবং ভিক্ষা সংগ্রহ করেন। নীলের গানকে বলা হয় অষ্টক গান। ঐদিন সন্ধ্যাবেলায় সন্তানবতী হিন্দু রমণীরা সন্তানের কল্যাণার্থে প্রদীপ জ্বালিয়ে শিবপূজা করে সারাদিনের উপবাস ভঙ্গ করেন। নীলপূজা পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান, উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, নদিয়া, হাওড়া; বাংলাদেশের ময়মনসিংহ, বরিশাল এবং ত্রিপুরায় বাঙালি হিন্দু অধ্যুষিত এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়। নদিয়া জেলার নবদ্বীপের গাজন উৎসবের একটি অংশ হিসাবে বাসন্তী পুজোর দশমীর ভোরে শিবের বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়।

নীলপূজার রীতি
--------------
নীল বা নীলকণ্ঠ মহাদেব শিবের অপর নাম। সেই নীল বা শিবের সাথে নীলচণ্ডিকা বা নীলাবতী পরমেশ্বরীর বিয়ে উপলক্ষ্যে লৌকিক আচার-অনুষ্ঠান সংঘটিত হয়। কাহিনি অনুসারে, দক্ষযজ্ঞে দেহত্যাগের পর শিবজায়া সতী পুনরায় সুন্দরী কন্যারূপে নীলধ্বজ রাজার বিল্ববনে আবির্ভূত হন। রাজা তাঁকে নিজ কন্যারূপে লালন-পালন করে শিবের সাথে বিয়ে দেন। বাসর ঘরে নীলাবতী শিবকে মোহিত করেন এবং পরে মক্ষিপারূপ ধরে ফুলের সঙ্গে জলে নিক্ষিপ্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন; রাজা-রাণীও শোকে প্রাণবিসর্জন দেন। নীলপূজা শিব ও নীলাবতীরই বিবাহ-অনুষ্ঠানের স্মারক।

নিম বা বেল কাঠ থেকে নীলের মূর্তি তৈরি হয়। চৈত্রসংক্রান্তির বেশ আগেই নীলকে মণ্ডপ থেকে নীচে নামানো হয়। নীলপূজার আগের দিন অধিবাস; অধিক রাত্রে হয় হাজরা পূজা অর্থাৎ বিয়ে উপলক্ষে সকল দেবতাকে আমন্ত্রণ করা।

হাজরা পূজায় (লোক কাহিনী ও লোক উৎসব বিভাগে হাজরা ভেটা হিসেবে এর আলোচনা হয়েছে) শিবের চেলা বা ভূত-প্রেতের দেবতাকে পোড়া শোল মাছের ভোগ দেওয়া হয়। পরদিন নীলপূজার সময় নীলকে গঙ্গাজলে স্নান করিয়ে নতুন লালশালু কাপড় পরিয়ে অন্ততপক্ষে সাতটি বাড়িতে নীলকে ঘোরানো হয়।

নীলসন্ন্যাসীরা একইরকম লাল কাপড় পরে পাগড়ি মাথায়, গলায় রুদ্রাক্ষমালা ও হাতে ত্রিশূল নিয়ে নীলকে সঙ্গে করে এই মিছিল করেন। এদের দলপতিকে বলা হয় বালা। সাথে থাকে ঢাক-ঢোল, বাঁশী বাজনদারের দল এবং কাল্পনিক শিব-দুর্গার সাজে সঙেরা। গৃহস্থ মহিলারা উঠানে আল্পনা দিয়ে নীলকে আহ্বান করে বরাসনে বসিয়ে তাঁর মাথায় তেলসিঁদুর পরিয়ে দেন। এরপর নীলের গান শুরু হয়:

"শুন সবে মন দিয়ে হইবে শিবের বিয়ে
কৈলাসেতে হবে অধিবাস।
(ও) তাতে নারদ করে আনাগোনা কৈলাসে বিয়ার ঘটনা
বাজে কাঁসী বাঁশী, মোহন বাঁশরী।"

"(ও) নারদ চলল গিরি রাজের গৃহেতে।
আর একদিনেতে শূলপাণি, নারদকে বলেন বাণী
শুনো নারদ শুনো আমার সাধ,
আমি দুই পাশে দুই বালিশ দিয়ে, মধ্যিখানে থাকি শুয়ে
উশিপুসি করে কাটাই রাত।।
(ও) নারদ চললো গিরি রাজের গৃহেতে।।
আর ওই শিব কয় কৈলাসে যেয়ে, দেখে এসেছি মেয়ে
শীঘ্র করো বিয়ের আয়োজন,
(ও) নারদ চললো গিরি রাজের গৃহেতে।।
চলিলেন নারদ মুনি, চলিলেন নারদ ধনি
উপনীত গিরি পুরে যেয়ে।
কইলেন মেনকা রানী, আইলেন নারদ মুনি
দেখা পেয়ে এল মুনির ঠাঁই।।
(ও) নারদ চললো গিরি রাজের গৃহেতে।।
শোনো ওগো গিরি রাজা, হইবা আমার আজা
জামাই তোমার হবে দিগম্বর।।"

বিয়ের ঘটক ভাগিনেয় নারদ মুনির কাছে শিব আর্তি জানান,

"ভাইগনা যদি উপকারী হও।
তবে বিয়া দিয়া আমার প্রাণ বাঁচাও।।"

বিয়ের পর নীলের গানে থাকে সংসারী হর-পার্বতীর কথা, শিবের কৃষিকাজ, গৌরীর শাঁখা পরা প্রভৃতি এবং ভিখারি শিবের সঙ্গে অন্নপূর্ণা শিবানীর দ্বান্দ্বিক সহাবস্থানের কাহিনি। গানের প্রথম অংশ দলপতি বালারা এবং পরবর্তী অংশ অন্য নীলসন্ন্যাসীরা গেয়ে থাকেন।

গানের শেষে গৃহস্থরা সন্ন্যাসীদের চাল-পয়সা, ফল প্রভৃতি ভিক্ষাস্বরূপ দেয়।

ঐদিন সন্তানবতী হিন্দু নারীরা সারাদিন উপবাস রেখে সন্তানের ও স্বামীর আয়ু বৃদ্ধির কামনায় 'নীল ষষ্ঠী'র ব্রত করে। নীলপূজার পর সন্ধ্যাবেলায় শিবমন্দিরে বাতি দিয়ে জলগ্রহণ করে।

মহাদেবের এর মাথায় দুধ গঙ্গাজল ডালবেন সন্ধ্যা ৬ টায় হলুদ রঙের শাড়ী পড়ে।বর্তমান অবস্থা অনুযায়ী কোন ফুল বেলপাতা ও ফল লাগবে না।

ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।৩বার
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।১০ বার

প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর।। ১ বার

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200413115010

Monday, April 13th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

বিবাহে যোটক বিচার ও মাঙ্গলিক

সুপ্রভাত

মা তুমি এই ভয়ংকর করোনা ভাইরাসের মহামারী
থেকে তোমার সন্তানদের রক্ষা করো:::
জয় গুরু জয় মা তারা,জয় শ্রী মহাকাল
সকলে ভালো থাকুন;সুস্থ থাকুন;

বিবাহ যোগ ও মাঙ্গলিক (পূনঃপ্রচার)

বিবাহ যোগ মাঙ্গলিক ভৌমদোষ বিধব্যযোগে মঙ্গল শুক্র রাহু কেতু শনি ও রবির ভূমিকা প্রতিকার ও গুরুত্ব, ভগ্ন কালসর্প যোগ

সমাজে বিবাহে (যোটক বিচার ), রাজ যোটক, মাঙ্গলিক দোষ, অসবর্ন বিবাহ, নারী জ্যোতিষ, 7ম ভাবে রাহু, কেতু, শনি, মঙ্গল অশুভ যোগ, অস্তকুট
সমাজে বিবাহে (যোটক বিচার ), রাজ যোটক, মাঙ্গলিক দোষ, অসবর্ন বিবাহ, নারী জ্যোতিষ, 7ম ভাবে রাহু, কেতু, শনি, মঙ্গল অশুভ যোগ, অস্তকুট
যোটক বিচার' নাড়ীবেধ বর্ণকুট রাজযোটক মাঙ্গলিক ও অসবর্নবিবাহ

দাম্পত্য সুখের ভিত্তি হ’ল স্বামী স্ত্রীর মধ্যে পারস্পরিক প্রেম-প্রীতি ভালবাসা-বোঝাপড়া। উভয়ের মনোবৃত্তির মিল হলে দাম্পত্য জীবনে সুখের অভাব ঘটার কথা নয়। সেই কারণেই বিখ্যাত অগলাস্তোত্রের প্রার্থনা –
'ভার্য্যাং মনোরমাং দেহি মনোবৃত্ত্যানুসারিণীম্।‘

নারীদের মনেও নিশ্চয়ই অনুরূপ প্রার্থনা জাগে।
কিন্তু বাস্তবে সকলের জীবনে এই প্রার্থনা পূরণ হয় না। বিবাহের, এমন কি প্রেমজ বিবাহের অনতিকাল পরেই ব্যক্তিত্বের সংঘাত বাধে। পতি ও পত্নীর মধ্যে মানসিক দূরত্ব সৃষ্টি হয় ও তা অনেক সময় উভয়ের মধ্যে দুস্তর ব্যবধানে পরিণত হয়, সুখের পরিবর্তে আসে অশান্তি, কোন কোন সময় বিচ্ছেদ।

বিবাহিত জীবনের সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন উত্তম পাত্র পাত্রীর মিলন। পাত্র পাত্রীর উত্তমমিলন বিচার করতে জ্যোতিষ শাস্ত্রে যোটক বিচার এক গুরুত্বপূর্ণ পথ।

যোটক বিচার বলতে ঠিক কি বুঝায় ?

বিবাহের পূর্বে বর ও কন্যার পরস্পরের জন্মরাশি, জন্মনক্ষত্র ও রাশ্যাধিপ গ্রহদি থেকে, যে শুভাশুভ ফল বিচার করা যায়, তাকেই যোটক বিচার বলে। যোটক বিচার অষ্টপ্রকারে বিভক্ত।
যোটক বিচার আট প্রকার কুট বা গুণের সমন্বয়- যথা বর্ণকুট, বশ্যকুট, তারাকুট, যোনিকুট, গ্রহমৈত্রীকুট, গণমৈত্রিকুট, রাশি কুট ও নাড়ীকুট ।

প্রতিটি কূটের একটি নির্দিষ্ট গুনমানের সংখ্যা থাকে যেমন বর্ণকুট1, বশ্যকুট2, তারাকুট3, যোনিকুট4, গ্রহমৈত্রীকুট5, গণমৈত্রিকুট6, রাশি কুট7 ও নাড়ীকুট8| এভাবে সবকটি কুটের সংখ্যা যোগ করলে গিয়ে দাড়ায় 36
এই ৩৬ গুণের মধ্যে মিলনে কত গুণ পাওয়া যাচ্ছে সেটাই মূল কথা।
এই বিষয়ে একটি কথা মনে রাখতে হবে ৩৬ গুণের মধ্যে ১৮ গুণের কম হলে তা যোটক মিলনে শুভ ফলপ্রদ হবে না।

১৮ গুণের বেশি হলে বিবাহিত জীবনে সুখ ও শান্তি লাভ সম্ভব।

34 থেকে 36 টি গুণের মিলন হলে তাকে 'রাজযোটক' বলে।

পূর্বে বর্ণিত অষ্টকুট নিয়ে সংক্ষিপ্ত আকারে কিছু তথ্য দেওয়া হল :-

1. বর্ণকুট :

বর্ণ কাকে বলে বা বর্ণ কি ?
জ্যোতিষশাস্ত্রে মেষ, বৃষ, মিথুন, ইত্যাদি যে বারোটি রাশি ব্যাবহার করা হয় তাদের বিপ্র, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শুদ্র বর্ণে বিভক্ত করা হয়েছে।যথা যে ব্যক্তিগনের জন্ম কর্কট, মীন, বা বৃশ্চিক রাশিতে তাঁদের বর্ণ বিপ্র। এইভাবে যাঁদের জন্ম সিংহ, তুলা বা ধনু রাশিতে তাঁদের বর্ণ ক্ষত্রিয়। যোটক বিচারের নিয়মে শুদ্র বর্ণের থেকে বৈশ্য বর্ণ শ্রেষ্ঠ, বৈশ্য বর্ণের থেকে ক্ষত্রিয় বর্ণ শ্রেষ্ঠ, আবার ক্ষত্রিয় বর্ণের থেকে বিপ্র বর্ণ শ্রেষ্ঠ।
বর্ণ ফলমে বলা হয়েছে যে-
"ক্ষাত্র-বিট্-শুদ্র-বিপ্রাঃ স্যুঃ ক্রমান্মেষাদি-রাশয়ঃ।
তত্র বর্ণাধিকা কন্যা নৈবোদ্বাহ্যা কদাচন" ।।
অর্থাৎ “বরের বর্ণাপেক্ষা কন্যার বর্ণ শ্রেষ্ঠ হলে, সেই কন্যাকে কদাচ বিবাহ করিবেনা”।

করলে কি হবে ?

" বর্ণশ্রেষ্ঠা তু যা নারী বর্ণহীনস্তু যাঃ পুমান।
বিবাহং যদি কুরব্বীত তস্য ভর্তা বিনশ্যতি "।।
উচ্চ বর্নের পাত্রীর সাথে নিম্ন বর্ণের পাত্রের বিবাহ অশুভ। এতে দাম্পত্য অসন্তোষ, অকাল বৈধব্য, শারীরিক অসুস্থতা, সন্তানের কারনে মনকষ্ট ভোগ করতে হয়।

2. বশ্যকূট্ :

“ মিথুন, কন্যা, তুলা, কুম্ভ, ও ধনুর পূর্বাদ্ধ, যদি বরের রাশি হয় এবং মেষ, বৃষ, কর্কট, ইত্যাদি যদি কন্যার রাশি হয় সেই কন্যা বরের বশীভূত হয়”।

এই ভাবে কয়েকটি জন্ম চান্দ্র রাশিকে অন্য কয়েকটি জন্ম চান্দ্র রাশির বশ্য ধরা হয়েছে এবং বিপরীতে বিপরীত ফল বলা হয়েছে।

"এবং বশ্যসমাযোগে দম্পত্যোঃ প্রীতিরূত্তমা।
বশ্যাভাবেহপি দম্পত্যো্রবিবাহঃ কলহ-প্রদঃ।।"

পাত্র ও পাত্রীর রাশি দ্বিপদ চতুস্পদ প্রভৃতি শক্র মিত্রের প্রভাবে দাম্পত্য জীবনে কলহ, বিবাদ, মামলা, মকদ্দমা এমনকি দাম্পত্য বিচ্ছেদ পর্যন্ত ঘটে যেতে পারে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে দ্বিতীয় বিবাহ ঘটায় বশ্যকুট বিচারের অশুভ প্রভাবের ফলে।

3. তারাকুট : পাত্র পাত্রীর জন্মনক্ষত্রের গরমিলের প্রভাবে বিবাহিত জীবনের সুখ, দুঃখ নির্ধারিত হয়ে থাকে। তারা কুটের শুভ প্রভাবে বিবাহের পর গৃহে ভাগ্যলক্ষ্মীর কৃপা বর্ষণ হয়, আর অশুভ প্রভাবে দাম্পত্য অসন্তোষ সহ দুঃখ, কষ্ট, শোক, জরা, ব্যাধি, দৈন্য ও দারিদ্র দশার কারণ হবেন।(বিপদ, প্রত্যরি, বধ তারা অশুভ। )

4. যোনিকুট : প্রত্যেক জাতক বা জাতিকাই নক্ষত্র অনুযায়ী কোনও না কোনও ‘যোনি’-তে অবস্থান করেন। সঠিক ‘যোনি বিচার’-ই সম্ভব করতে পারে সঠিক দাম্পত্য।
যোনি’গুলি যথাক্রমে— অশ্ব, গজ, মেষ, সর্প, শ্যেন, মার্জার, মূষিক, গো, মহিষ, ব্যাঘ্র, মৃগ, বানর, নকুল এবং সিংহ। এই পশুগুলির স্বভাব ও একে অন্যের প্রতি মনোভাবের নিরিখেই নির্ধারিত হয় ‘যোনি’-চরিত্র।
যোনি মিলন’ বিচারের আবার কিছু পন্থা রয়েছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে অকাল বৈধব্যের প্রবনতা দেখা দেয়। এছাড়া স্বামী কর্তৃক স্ত্রী হত্যা ও স্ত্রী কর্তৃক স্বামী হত্যা পর্যন্ত ঘটতে পারে বিরূপ যোনিকুটের ফলে।

5. গ্রহমৈত্রীকুট : পাত্র পাত্রীর রাশি অধিপতি গ্রহের শক্র মিত্রতার উপর নির্ভরশীল। মিত্রতার প্রভাবে বিবাহিত জীবন সুখ, সমৃদ্ধি, অর্থ, সম্মানে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে আর অশুভ প্রভাবে বিকলাঙ্গ শিশুর জন্ম ছাড়াও স্বামী স্ত্রীর দুর্ঘটনা জনিত অঙ্গপ্রতঙ্গ হানী সহ শেষ জীবন কোন প্রকারেই শুভকর হয় না।

6. গনকুট : জ্যোতিষ গণনায় যে সাতাশটি নক্ষত্রকে ধরা হয়েছে, তাদেরই ঐ তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। বর ও কন্যার জন্মনক্ষত্র থেকে গণ কূট বিচার করতে হয়।

স্বাতী, হস্তা, অনুরাধা, অশ্বিনী, ইত্যাদি নয়টি সত্ত্ব গুন বিশিষ্ট নক্ষত্রে বা জন্মকালীন চন্দ্রাশ্রিত নক্ষত্রে জন্মিলে দেবগন ও সত্ত্ব গুণী হয়।

পূর্বফল্গুনী, পূর্বাষাড়া, পূর্বভাদ্রপদ, ইত্যাদি নয়টি নক্ষত্রে বা জন্মকালীন চন্দ্রাশ্রিত নক্ষত্রে জন্মিলে নর গন হয়।

জ্যেষ্ঠা, মূলা, মঘা, ইত্যাদি নয়টি নক্ষত্রে বা জন্মকালীন চন্দ্রাশ্রিত নক্ষত্রে জন্মিলে রাক্ষস গণ হয়।এতো হল গণের পরিচয়।

এবারে বিচারটা কিভাবে হবে ?
“ স্বজাতৌ পরমা প্রীতিরমধ্যা দেব-মানুষে।
দেবাসুরে বৈরতা চ ম্রিত্যুরমানুষ-রাক্ষসে।।
রাক্ষসী চ যদা কন্যা মানুশ্চ বরো ভবেত।
তদা ম্রিত্যুরন দূরস্থো নির্ধনত্বমথাপি যা ” ।।

স্বাতী, হস্তা, অনুরাধা, অশ্বিনী, ইত্যাদি নক্ষত্রে জন্মালেই তার মধ্যে সত্ত্বগুণ থাকবে এবং সে দেবতুল্য মানুষ হবে।

একই ভাবে জ্যেষ্ঠা, মূলা, মঘা, ইত্যাদি নক্ষত্রে জন্মালে, সেই কন্যা যতই সুশীলা হোকনা কেন, বিনা দোষে তার রাক্ষস গণ হবে এবং তার মধ্যে তমগুণ থাকায় দেবগণের পাত্রের সঙ্গে তার কোন মতেই বিবাহ করা চলবে না।

বিয়ে হলে কি হবে ?

ভাল হবেনা। কলহাদি অশান্তি হবে। আর নর- রাক্ষসের বিবাহে কি হবে ?

“ অসুর- মনুজয়োশ্চেন্মৃত্যুমেব প্রদিষটা "।।

নরগণের পাত্রের সঙ্গে রাক্ষস গণের কন্যার বিবাহ হলে পাত্রের মৃত্যু হবে। অর্থাৎ রাক্ষসী কন্যা নর পাত্রকে খেয়ে ফেলবে। বিপরীত ক্ষেত্রে কোন প্রতিবন্ধকতা আসেনা।গনকুট এর শুভ মিলনের গুরুত্ব অপরিসীম।
গণ বিচারের ক্ষেত্রে কিছু ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্তও পাওয়া গেছে। ধরা যাক, একটি ছেলে ও মেয়ের বিয়ের আগে যোটক বিচার করানো হলো। তাতে অষ্টকূট বিচারে ৩৬ টি গুনের মধ্যে ২৮ টি গুন মিলে গেলো। দুজনের কেউই মাঙ্গলিক নন তবুও বাড়ির কূল পুরোহিত বিবাহে সম্মতি দিলো না। তার কারণ ছেলেটি রাক্ষস গণ ও মেয়েটি নরগণ। মেয়ের মা বাবার বক্তব্য রাক্ষস খেয়ে ফেলে মানুষকে। সচেতন হোন- কারন এটা সম্পূর্ণ অশাস্ত্রীয় ,

মহর্ষি গর্গ বলেছেন :

" রক্ষোগণো যদা পুংসাং কুমারী নৃগণো ভবেৎ। সদ্ভকূটম খগ-প্রীতির্যোনিশুদ্ধিঃ শুভস্তথা।।"

- অর্থাৎ পাত্র রাক্ষস গণ হোক আর পাত্রী নরগন হোক না কেন, উভয়েরই যদি নক্ষত্র, গ্রহ, রাশ্যাধিপতি, যোনীকূট ও ভকূট বিশুদ্ধ হয়, গ্রহ পরস্পর মিত্র বা একই হয় তাহলে বিবাহ জীবন সুখময় হয়।

মহর্ষি বশিষ্ঠ বলেছেন :

" গ্রহমৈত্রি রাশি বশ্যম সদ্ভকূটং ভবেৎ যদি। সদগনা ভাবজনিতো দোষ কো অপি ন বিদ্যতে।।"

7. রাশি কুট : পাত্র পাত্রীর জন্ম ছকের চন্দ্রের অবস্থান জনিত রাশির শুভ অশুভ প্রভাব দাম্পত্য জীবনে সর্বাধিক গুরুত্ব বহন করে। শুভ প্রভাবে শুভ ফল আর অশুভ প্রভাবে শোক, দুঃখ, দুর্দশা সহ দাম্পত্য জীবন বিষিয়ে তোলে।

মেষরাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল কন্যা ও বৃশ্চিক রাশির পাত্র/পাত্রী। শুভ হল কর্কট, সিংহ, ধনু ও মকররাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।
বৃষ রাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল তুলা ও ধনু রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল সিংহ, কন্যা, মকর ও কুম্ভ রাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।
মিথুনরাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল বৃশ্চিক ও মকর রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল কন্যা, তুলা, কুম্ভ ও মীন রাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মোটামুটি মধ্যম।

কর্কটরাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল ধনু ও কুম্ভ রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল তুলা, বৃশ্চিক, মীন ও মেষ রাশির। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।

সিংহরাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল মকর ও মীন রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল বৃশ্চিক, ধনু, মেষ ও বৃষ রাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।

কন্যারাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল মকর ও মেষ রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল ধনু ও বৃষ রাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম তথাপিও শুভই বলা যায়। এদের মধ্যকার বিবাহে তেমন অসুবিধা প্রায়ই হয়না।
তুলারাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল মীন ও বৃষ রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল মকর, কুম্ভ ও কর্কট রাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।

বৃশ্চিকরাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল মেষ ও বৃষ রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল কুম্ভ, মীন, কর্কট ও সিংহ রাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।

ধনুরাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল বৃষ ও কর্কট রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল মীন, মেষ, সিংহ ও কন্যা রাশির। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।

মকররাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল মিথুন ও সিংহ রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল মীন, মেষ, কন্যা, ও তুলারাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।
কুম্ভরাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল কর্কট, সিংহ ও কন্যা রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল বৃষ ও তুলা রাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।

মীনরাশির পাত্র/পাত্রীর ক্ষেত্রে অশুভ হল মেষ ও তুলা রাশির পাত্র পাত্রী। শুভ হল মীন, কর্কট, কন্যা, বৃশ্চিক ও ধনু রাশি। অন্যান্য রাশির মিলন মধ্যম ফলদায়ক।

এছাড়া শুভ যোটক হল পাত্রের রাশির পঞ্চমে পাত্রীর রাশি হলে। বিপরীত ভাবে পাত্রীর ক্ষেত্রেও ঠিক একই ফল প্রদান করবে। যেমন মেষের সাথে সিংহ, বৃষের সাথে কন্যা, মিথুনের সাথে তুলা, কর্কটের সাথে মীন, ধনুর সাথে মেষ, মকরের সাথে বৃষ, কুম্ভের সাথে মিথুন এবং মীনের সাথে কর্কট। জ্যোতিষ শাস্ত্রে এই যোগকে নবম-পঞ্চম নামে অভিহিত করা হয়। এছাড়া পাত্র পাত্রীর উভয়ের একই রাশি হলে যোটক বিচারে শুভ ফল প্রদান করে।

রাজযোটক :

কথায় বলে- “পুরুষের ভাগ্যে জন ও নারীভাগ্যে ধন”।তাই অনেক পাত্র পক্ষ সুলক্ষণা ভাগ্যবতী পত্রীর খোঁজ করেন যাতে সেই পাত্রীর ভাগ্যযোগে তার স্বামীর আর্থিক ও বৈষয়িক উন্নতি হয়।
জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে নর-নারীর মধ্যে মিলনে কোনও বাধা আছে কিনা সেটা পর্যবেক্ষণ করার জন্য যোটক বিচার করার প্রয়োজন হয়। জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে নর-নারীর মধ্যে যোটক বিচার করার সময় বিশেষ করে তিনটি বিষয় দেখার প্রয়োজন আছে।
প্রথমত - রাশির সঙ্গে রাশির মিলন।

দ্বিতীয়ত - অষ্ট-কূট বিচারের মাধ্যমেও গুণাগুণ সংক্রান্ত ব্যাপারে অবহিত হওয়া।
তৃতীয়ত - রাশিচক্রে বিবাহের স্থান এবং নর-নারী অর্থাৎ জাতক-জাতিকার আয়ু-স্থান এবং কোনও বিবাহ বিচ্ছেদ বা দুর্ঘটনা যোগ আছে কিনা তা জানা দরকার।

এছাড়াও অনেক প্রশ্ন থেকে যায়। যেমন সন্তান কেমন হবে, বিবাহের পরে ভাগ্য উন্নতি হবে কিনা, স্বভাব চরিত্র কেমন হবে, স্বাস্থ্য ভাল যাবে কিনা, বিবাহিত জীবনে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মিল হবে কিনা ইত্যাদি নানা প্রশ্নের মধ্য দিয়ে পাত্র বা পাত্রী নির্বাচন করা হয়। প্রয়োজন হলে শাস্ত্রীয় বিধি মতে বিবাহের পূর্বে তার প্রতিকার করা হয়।
জন্মকুণ্ডলী বিচার করা হয় লগ্ন ধরে। কিন্তু এখানে জন্ম লগ্ন অপেক্ষা চন্দ্র লগ্ন অর্থাত্ রাশি গুরুত্বপূর্ণ । কোন কোন রাশির সঙ্গে কোন কোন রাশির মিলন হতে পারে তা জানা দরকার। জাতক এবং জাতিকার যদি রাশি একই হয় তাহলে তা শুভ এবং রাজযোটক মিলন।

এছাড়াএ প্রজাপতির নির্বন্ধ যোগের উল্লেখ পাওয়া যায়, যাকে বিবাহ ক্ষেত্রে সর্বশ্রেষ্ঠ যোগ বলা হয়েছে । পাত্র পাত্রীর জন্ম ছকে এই যোগ থাকলে বিবাহিত জীবন ধন-ধান্যে, সম্পদ-সম্পত্তিতে, সন্তান-সন্তুতিতে পরিপূর্ণ ও আনন্দময় হয়ে ওঠে। এই যোগ বিবাহের ক্ষেত্রে বৈধব্য দশা, ভৌম দোষ সহ রাশি, লগ্ন, নক্ষত্র যাই হোক না কেন, কোন রূপ বিচারের প্রয়োজন পড়ে না। যোটক বিচারের অন্যান্য সাধারণ নিয়ম প্রজাপতির নির্বন্ধ যোগে প্রযোজ্য নয়।
অশুভ যোটক যেমন পাত্রের রাশির অষ্টমে পাত্রীর রাশি হলে সেই বিবাহ অবশ্যই সম্বন্ধ পরিত্যাগ করা উচিৎ,একে অরিষড়ষ্টক যোগ বলে ,যেমন - পাত্রের রাশি মেষ হলে তার অষ্টম রাশি বৃশ্চিক, বৃষের সাথে ধনু, মিথুনের সাথে মকর, কর্কটের সাথে কুম্ভ, সিংহের সাথে মীন, কন্যার সাথে মেষ, তুলার সাথে বৃষ, বৃশ্চিকের সাথে মিথুন, ধনুর সাথে কর্কট, মকরের সাথে সিংহ, কুম্ভের সাথে কন্যা, এবং মীনের সাথে তুলা।

বিপরীতে পাত্রীর রাশির ষষ্ঠ পাত্রের রাশি হলে সে বিবাহ অতিশয় শুভ ফল প্রদান করে , এই যোগকে মিত্রষড়ষ্টক যোগ বলে , যেমন - পাত্রীর রাশি মেষ আর পাত্রের রাশি কন্যা, বৃষের সাথে তুলা, মিথুনের সাথে বৃশ্চিক, কর্কটের সাথে ধনু, সিংহের সাথে মকর, কন্যার সাথে কুম্ভ, তুলার সাথে মীন, বৃশ্চিকের সাথে মেষ, ধনুর সাথে বৃষ, মকরের সাথে মিথুন, কুম্ভের সাথে কর্কট এবং মীনের সাথে সিংহ।

উদাহরণ স্বরূপ :

পাত্রের মেষ রাশি আর পাত্রীর কন্যা রাশি বা তুলা রাশির পাত্রের সহিত মীন রাশির পাত্রী যেন না হয়ে যায় তাহলে মহা সর্বনাশ ঘটে যাবে তাতে সন্দেহ নেই।
মনে রাখতে হবে মিত্রষড়ষ্টক যোগ উল্টো হলে বিপরীত ফল প্রদান করবেই করবে। (আবারও বলি পাত্রীর রাশির ষষ্ঠে পাত্রের রাশি হবে) এর বিপরীত যোগের বিবাহে স্বামী স্ত্রী হবে বিরুদ্ধ মতাবলম্বী, সুখের সংসারে নেমে আসবে দুঃসহ দুঃখ, বেদনা, বিচ্ছেদ ও বৈধব্যদশা। এই যোগের বিবাহ স্বয়ং দেবতাগনেরও পরিত্যাজ্য।

8. ত্রিনাড়ীকুট- ত্রিনাড়ীকুট বিচারের শুভ প্রভাবে সংসার সমাজ ও সভ্যতার শুভ যোগাযোগ তৈরী করে, দাম্পত্য জীবনে শান্তির সুবাতাস প্রবাহিত হয়। আর বিপরীত প্রভাবে অশান্তির তীব্র অনল জ্বলতে থাকে। বিবাহের পর সামাজিক কলহ, বিচ্ছেদ, একাকী জীবন যাপন, পিতামাতাসহ সংসারের আত্মীয় পরিজন ছেড়ে বনবাস বা বিদেশ বাস প্রভৃতি ঘটে, একমাত্র ত্রিনাড়ী কুটের অশুভ প্রভাবের ফলে।
ভৌম দোষ বা মাঙ্গলিক দোষ। পাত্রপাত্রীর জন্ম কুন্ডলীর লগ্নে, চতুর্থে, ষষ্ঠে, অষ্টমে এবং দ্বাদশে মঙ্গল অবস্থান করলে জ্যোতিষশাস্ত্রে একে ভৌম বা মাঙ্গলিক দোষ বলে। এই দোষ দাম্পত্য জীবনে বিদ্রোহ, ফাটল, অশান্তি, বিচ্ছেদ ছাড়াও পাত্রের ক্ষেত্রে বিপত্নীক এবং পাত্রীর ক্ষেত্রে বিবাহিত জীবনে স্বামীর অকাল জীবনাবসান এর ইঙ্গিত প্রদান করে। তাছাড়া এদের বিবাহিত জীবনে কোন এক সময়ে দাম্পত্য-অশান্তির মাত্রা এতটাই বৃদ্ধি পায় যা পাত্র/পাত্রীকে মৃত্যুতুল্য করে তোলে। এক কথায় উভয়েরই মনের মৃত্যু ঘটে যায়। তবে এই ভৌম বা মাঙ্গলিক দোষ পাত্র পাত্রীর উভয়ের জন্মকুন্ডলীতে থাকলে তাদের বিবাহিত জীবন সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধিতে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে এবং উভয়েই দীর্ঘায়ু লাভ করে ছাড়াও সমাজে মানব সভ্যতার অগ্রগতি সাধন করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে।
জন্ম কুণ্ডলীতে ১২টি করে ঘর থাকে। তার মধ্যে অন্তত ৫টি ঘরে মঙ্গলের অবস্থান একজনকে মাঙ্গলিক হিসেবে চিহ্নিত করে। তবে ভৌম দোষের কম-বেশি থাকে। যত কম ঘরে মঙ্গল অবস্থান করবে, তার প্রভাবও ততই কম হবে। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে মোট জনসংখ্যার ৪২ শতাংশই মাঙ্গলিক। লগ্ন, চতুর্থ, সপ্তম,অষ্টম, দ্বাদশ স্থানে মঙ্গলের অবস্থানকে মাঙ্গলিক দোষ বলাহয়। পুরুষের এই দোষ স্ত্রীর জন্য অশুভ এবং স্ত্রীর পক্ষে স্বামীর, ইহা পরীক্ষীত ও প্রমাণিত।

কোন জাতক বা জাতিকার কোষ্ঠী বিচারে আগেই যদি জানতে পারা যায় যে তার দাম্পত্য সুখের যোগ নেই, তা হলে তার বিবাহের আগে সতর্কতা অবলম্বন করা যেতে পারে এবং ঐ জাতক বা জাতিকার জন্য সম্ভাব্য পাত্রী বা পাত্রের কোষ্ঠী বিচার করে দেখা যেতে পারে যে সেই কোষ্ঠীতে দাম্পত্য সুখের সম্ভাবনা কি রকম। পাত্র বা পাত্রীর সাধারণভাবে জন্ম-কুন্ডলীতে লগ্নের সপ্তমভাব থেকে জায়া বা পতির বিচার করা হয়। সপ্তমভাবে যে যে গ্রহের যোগ বা দৃষ্টি, সপ্তমভাবপতি, সপ্তমভাবপতি যে যে রাশি ও নবাংশে অবস্থিত সেই সেই রাশি ও নবাংশের অধিপতি, সপ্তমভাব ও পত্নীর কারকগ্রহ শুক্র, শুক্র অবস্থিত রাশি হতে সপ্তম রাশাধিপতি – পতি-পত্নী ও বিবাহিত জীবনের উপর এই সকল গ্রহেরই প্রভাব আছে।
বিবাহিত জীবন বিষয়ে সপ্তমভাবের মত দ্বিতীয়ভাবও বিচার করতে হবে।কারণ, দ্বিতীয়ভাব কুটুম্বস্থান। বিবাহিত জীবনে সাফল্য বা অসাফল্যের পিছনে কুটুম্বদের ভূমিকা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ, পতি পত্নীর উভয় পক্ষেরই। সেই কারণেই বিবাহিত জীবনের জ্যোতিষিক অনুসন্ধানে ধনভাব/কুটুম্ব স্থান ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ, চতুর্থভাব (সুখ) এবং দ্বাদশ (শয্যা সুখ) ভাবেরও গুরুত্ব আছে।
রাহু ও কেতু ভিন্ন যে গ্রহের স্ফুটাংশ (রাশি ব্যতীত অংশ-কলাদি) সর্বাপেক্ষা কম, সেই গ্রহকেও জায়া কারক আখ্যা দেওয়া হয়। চর-কারকত্বে যে গ্রহ জায়া কারক হিসাবে নির্ণীত হবে, বিবাহিত জীবনে তারও প্রভাব আছে। স্থির-কারকত্বে শুক্র পত্নীকারক গ্রহ। সপ্তমভাবপতি ও সপ্তমপতির নবাংশপতি হতে পতির বিচার করতে হয়।
বিবাহোত্তর জীবনে সুখলাভের সম্ভাবনা বিষয়ে প্রাচীন জ্যোতিষ গ্রন্থাদিতে যা পত্নীসুখ বিষয়ে লিখিত, তা পতিসুখ সম্বন্ধেও প্রযোজ্য।
লগ্নের সপ্তমস্থান শুভ গ্রহের ক্ষেত্র এবং শুভগ্রহ দ্বারা যুক্ত বা দৃষ্ট হলে পত্নীসুখ ও শ্বশুর কুলোদ্ভব সুখ হয় এবং স্ত্রী রূপবতী গুণবতী হয়। বিপরীতে- বিপরীত ফল হয় অর্থাৎ সপ্তমস্থান পাপক্ষেত্র হয়ে পাপগ্রহযুক্ত বা দৃষ্ট হলে ঐ প্রকার সুখ হয় না। শুভাশুভ মিশগ্রহে মিশ্র ফল চিন্তনীয়।

লগ্নাপেক্ষা সপ্তমে বহু পাপগ্রহের অবস্থানে বহু স্ত্রী সত্ত্বেও স্বল্প সুখ এবং বহু শুভগ্রহের অবস্থানে একটি স্ত্রী হলেও বিশেষ সুখ হয়। পতির কুন্ডলীতে লগ্নপতি ও সপ্তমপতি যে গ্রহের ক্ষেত্রে ও নবাংশে অবস্থিত, সেই গ্রহের ক্ষেত্রে বা নবাংশে স্ত্রীর জন্ম হলে সেই পত্নী স্বামীর সুখদায়িনী হয়ে থাকে। পতির জন্মকুন্ডলীতে চন্দ্র যে রাশিতে অবস্থিত, সেই রাশির সপ্তমরাশিদর্শী গ্রহের বা তদরাশি স্থিত গ্রহের ক্ষেত্রে যদি স্ত্রীর জন্ম হয়, তাহা হলে সেই স্ত্রী পতিপ্রিয়া হয়।
নারীর জন্মকুন্ডলীতে দ্বিতীয়, সপ্তম ও দ্বাদশপতি বৃহস্পতি দৃষ্ট এবং কেন্দ্র কোনস্থ হলে, অথবা সপ্তমপতির দ্বিতীয়ে, সপ্তমে বা একাদশ স্থানে শুভ গ্রহের অবস্থানে জাতক/ জাতিকা স্ত্রী/ পতি পুত্র সুখে সুখী হয়।

চন্দ্র ও লগ্ন হতে সপ্তমভাব যদি নবমপতি বা স্বীয় পতি বা শুভগ্রহ যুক্ত/দৃষ্ট হয়, তাহা হলে সপ্তমভাবের শুভ হয় এবং সেক্ষেত্রে বিবাহিত জীবন সুখের হয়।

সপ্তমভাব যদি সমরাশি হয়, সেই রাশ্যাধিপতি ও শুক্র যদি সমরাশিস্থিত হয় এবং পঞ্চম ও সপ্তমভাবের অধিপতিদ্বয় বলবান হয় ও অস্তমিত না হয়, তাহা হলে স্ত্রীপুত্র সুখ হয়।

কোন নারীর জন্মকুন্ডলীতে যদি :

ক) লগ্ন বা লগ্নপতি ও চন্দ্র সমরাশিস্থিত এবং শুভগ্রহ যুক্ত, অথবা
খ) চন্দ্র, লগ্ন ও চতুর্থভাব যদি শুভ গ্রহ যুক্ত বা দৃষ্ট, বা
গ) লগ্নাপেক্ষা ত্রিকোণে (লগ্নে, পঞ্চমে, নবমে) শুভগ্রহেরা অবস্থিত, অথবা যদি সপ্তমভাব ও ঐ ভাব নবংশের অধিপতি শুভগ্রহ হয়, তাহা হলে সেই নারী গুণবতী ও সৌভাগ্যবতী হয়। পতিসুখ না পেলে সেই নারীকে সৌভাগ্যবতী বলা যাবে না, সুতরাং এই সকল যোগে পত্নী পতিসৌখ্যলাভ করে।

পত্নীর পতিপ্রিয়া হবার আরও কয়েকটা যোগ :

ক) লগ্ন সমরাশিতে এবং মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি ও শুক্র অতীব বলবান,
খ) লগ্নের নবাংশপতি শুভ গ্রহ
গ) লগ্নে শুক্র ও চন্দ্র বা বুধ ও চন্দ্র বা বুধ ও শুক্র অথবা শুভগ্রহ থাকলে,
ঘ) সপ্তমে একাধিক শুভগ্রহ বা পূর্ণচন্দ্র থাকলে,
ঙ) গুরু, শুক্র, বুধ ও চন্দ্র সকলেই লগ্নকে পূর্ণদৃষ্টি দিলে,
চ) লগ্ন থেকে কেন্দ্র কোণে বৃহস্পতি, বিশেষতঃ স্বগৃহে বা তুঙ্গ রাশিতে,
ছ) অষ্টমভাব থেকে নবমে এবং লগ্ন হতে নবমে শুধুমাত্র শুভ গ্রহের অবস্থান,
জ) লগ্ন ও রাশি শুধুমাত্র শুভগ্রহ দ্বারা দৃষ্ট।
দাম্পত্য সম্প্রীতি বা পতি-পত্নীর পরস্পর মিত্রতা-শত্রুতা বিষয়ে নানা যোগের উল্লেখ করার সময় অনেক সময় দাম্পত্যসুখের অভাবের যোগের কথাও বলা হয়েছে, তবে দাম্পত্য সুখের অভাব সম্পর্কে নির্দিষ্ট কিছু যোগ :

১) শুক্র অবস্থিত রাশি হতে সপ্তমে পাপগ্রহের অবস্থান বা শুক্র পাপযুক্ত,
২) চন্দ্র সপ্তমস্থ, সপ্তমপতি ব্যয়স্থ এবং শুক্র দুর্বল,
৩) দ্বাদশপতি লগ্নে বা সপ্তমে,
৪) ব্যয়াধিপ শত্রু নবাংশে নীচ নবাংশে, অষ্টমভাব-নবাংশে বা ষষ্ঠাষ্টমে স্থিত,
৫) শুক্রের ত্রিকোণে অর্থাৎ পঞ্চমে বা নবমে শনির অবস্থান,
৬) সপ্তমে শনির অবস্থান,
৭) সপ্তমপতি পাপ নবাংশে, বা নীচ নবাংশে,
৮) ক্রুর ষষ্ঠাংশে,
৯) শুক্র নীচ নবাংশে,
১০) সপ্তমপতি রবির রাশিতে অর্থাৎ সিংহে এবং রবি পাপগ্রহের রাশিতে বা নবাংশে এবং পাপগ্রহ যুক্ত/দৃষ্ট,
১১) চন্দ্রের রাশিতে সপ্তম পতি ও চন্দ্র পাপ নবাংশে,
১২) স্ত্রীজাতকের সপ্তমে বা অষ্টমে পাপগ্রহ, বিশেষতঃ সপ্তমে একাধিক দুর্বল পাপগ্রহের অবস্থান, অথবা সপ্তমে পাপগ্রহ দৃষ্ট রবি স্থিত হলে।

দাম্পত্য সুখ বিচারে পতি-পত্নীর মিত্রতা-বৈরিতা বিচার ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। বিবাহে পাত্র-পাত্রীর কোষ্ঠীর মিল দেখার জন্য প্রচলিত যে অষ্টকূট যোটক বিচার পদ্ধতি ঐ পদ্ধতির অষ্টকুটের অন্যতম কুট, বর ও কন্যার উভয়ের রাশির অধিপতির মিত্রতা, ভাবী স্বামী-স্ত্রীর মানসিক সৌখ্যের অন্যতম নির্ণায়ক হিসাবে গণ্য হতে পারে। তবে এ’ছাড়া উভয়ের চন্দ্রস্থিত নবাংশ পতিদ্বয়ের এবং উভয়ের চন্দ্রস্থিত রাশির অধিপতির দ্বয়ের যে যে নবাংশে অবস্থিত সেই নবাংশ পতিদ্বয়েরও মিত্র আছে কিনা দেখা প্রয়োজন, থাকলে ভাবী বর বধুর মানসিক সম্প্রীতি বুঝতে হবে, না থাকলে সম্প্রীতির অভাব বুঝতে হবে।

দাম্পত্য সুখ বা সুখের অভাব সম্বন্ধে নির্দিষ্ট কিছু যোগের উল্লেখ এই প্রবেন্ধে করা হল, তবে কোন দম্পতির জীবনে সুখ বিষয়ে সিদ্ধান্ত করার জন্য, শুধুমাত্র এই যোগগুলি বা এই ধরণের যোগের উপর সম্পূর্ণ নির্ভর করা যাবে না। উভয়ের কোষ্ঠীর সামুহিক মূল্যায়ন, যোগকারী গ্রহের এবং চন্দ্র ও শুক্রের বলাবল ও শুভাশুভত্ব বিবেচনা করতে হয় ।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200413084850

Sunday, April 12th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষের দৃষ্টি তে করোনা ভাইরাস ও লকডাইন

জোতিষের দৃষ্টি তে করোনা ভাইরাস ও লকডাইন

সুপ্রভাত
জোতিষের দৃষ্টিতে কোরোনা ভাইরাস ও লকডাইন।আমার কর্ম জীবনের একটা শেরা প্রতিবেদন।কেউ কপি না করে পরুন ভালো লাগলে শেয়ার করবেন।

আমি একজন অ্যস্ট্রোলজিষ্ট হিসাবে দীর্ঘ ৩৬ বৎসরের অভিজ্ঞতা থেকে ২০২০ এই বছর টিকে মারক বছর বলেছি ।আর কোরোনা বা মহামারি নিয়ে আজ পর্যন্ত ১০ টি প্রতিবেদন লিখেছি।আশাকরি আপনারা পরছেন।

14/4/2020-15/5/2020 পর্যন্ত সময় অত্যন্ত খারাপ করোনা ভাইরাসের জন্য। বর্তমান গোচরের কারণে, গোচরে মকর রাশিতে শনি ,মঙ্গল , বৃহস্পতি, চন্দ্র একসঙ্গে এই চারটি গ্রহ রয়েছে যা অত্যন্ত অশুভ ফলদায়ী-
১. চন্দ্র + শনি বিষযোগ।
২. শনি + মঙ্গল প্রবল মারক যোগ।
৩. বৃহস্পতি + মঙ্গল প্রবল দুর্ভিক্ষ।
৪. রাহু + কেতু কালসর্প দোষ তৈরি করেছে। ফলে
শিক্ষা , কর্মে ক্ষতি, হানাহানি, চৌযবৃত্তি, আর্থিক মন্দা ইত্যাদি দেখা দেবে।
৫. রাহু মিথুন রাশিতে মহামারিকে অসম্ভব রূপে বাড়িয়েছে।
৬. বৃহস্পতি + শনি গুরুসৌরি নীচঙ্গ রাজযোগ করেছে বলে ভয়ঙ্কর মৃত্যুর পরিণতি ঘটবে না ।এই কারণে 19/4/2020 থেকে পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসবে যদি সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী কঠোর ভাবে লকডাইন পালন করি।
৭. 18/5/2020 থেকে ভারতবর্ষ সম্পূর্ণ করোনা মুক্ত হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।
৮. আমার হিসেবে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা 2798-2988 অবধি হতে পারে। যদি সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী lockdown সফলভাবে পালন করা যায়।না হলে এই সংখ্যা অনেক বারতে পারেমানে ৫ গুন বদ্ধি পাবে।জোতিষ একটা বিজ্ঞান ভিত্তিক বিষয়।আমি আজ পর্যন্ত খেলা, রাজনীতি, ও সাধারণ মানুষের জীবন নিয়ে যা বিচার বিশ্লেষণ তুলে ধরেছি তা র্নিভুল প্রমাণ হয়েছে।

শনি এই মহামারি র জন্য সবচাইতে দায়ী তাই আজ ঐ গ্ৰহ নিয়ে তুলে ধরলাম।আজকে এই দূর্দিনে সরকার ও সাধারণ মানুষের পাশে থাকার অঙ্গীকার করলাম।

শনি দেবতা, কিন্তু প্রকৃত পক্ষে শনির মূল ইতিহাস কি এবং কি তাঁর জন্ম বৃত্তান্ত? কিভাবে শনিদেব দেবত্ব অর্জন করে? সুধী ভক্তবৃন্দ আসুন আজ আমরা শনিদেবের সম্বন্ধে জেনে নিই। আজ আপনাদের সমীপে শনিদেবের পূর্ণ প্রকাশ উপস্থাপন করছি......
দেবনাগরী:- সূর্যপুত্র
অন্তর্ভুক্তি:- গ্রহ দেবতা
দেবগ্রহ:- শনিগ্রহ
আবাসন:- মহাকাল পর্বত
মন্ত্র:- ওঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায় নমঃ
অস্ত্র:-তীর, ধনুক, ত্রিশূল, গদা
অধিষ্ঠিত দিবস:- শনিবার
সঙ্গী:- নীলাদেবী
বাহন:- শকুন
গ্রহরাজ শনি। নামটা শুনে অনেকেই চোখ কপালে তোলেন, ভয়ে দু'হাত মাথায় ঠেকান। তাই না? ভয় অবশ্য পাবারই কথা। কারণ, দেবতাটি যে ভীষণ উগ্র, সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। তাই ভাবলাম, আজ না হয় ওনার ক্রোধ ও মহিমা নিয়েই আলোচনা করা যাক। কেননা একজন ভক্ত আমাকে ম্যাসেজবক্সে বিভিন্ন আলাপচারিতা করে। তিনি আমাকে উক্ত তথ্যাদি উপস্থাপন করতে বলেন এবং আমার ফেসবুক আইডিতে যে শনিদেবের পোষ্ট করা হয়েছে সেই পোষ্টটি পরিপূর্ণ রুপে প্রকাশ করে এই পেইজে পোষ্ট করার অনুরোধ জ্ঞাপন করে। উক্ত ভক্তের অনুরোধের প্রথম পোষ্ট সনাতনী তথ্য সূত্র প্রকাশ করেছিলাম, এখন শনিদেবের পূর্ণ প্রকাশ পোষ্ট উপস্থাপন করছি........
(প্রথমে শনিদেবের জন্ম পরিচয় সৌরপুরাণ মতে) :-
সূর্যদেবের বিবাহ হয় বিশ্বকর্মা কন্যা সংঞ্জার সাথে। সংজ্ঞা সূর্যের অসহ্য তেজ সহ্য করতে না পেরে, সূর্যকে দেখলে চোখ নামিয়ে ফেলতেন। এই জন্য সূর্য ক্রুদ্ধ হয়ে অভিশাপ দেন যে, সংজ্ঞা তাঁর চক্ষু সংযমন করার জন্য প্রজাদের সংযমনকারী যম-কে প্রসব করবেন। এরপর এই অভিশাপের সূত্রে সংজ্ঞা মৃত্যু দেবতা যমকে প্রসব করেন। এরপর তিনি অত্যন্ত ভীতা হয়ে চপলভাবে সূর্যের দিকে দৃষ্টিপাত করতে লাগলেন। তাঁর এই চপল চক্ষু দেখে সূর্য বললেন যে, তিনি চঞ্চলস্বভাবা একটি নদী প্রসব করার অভিশাপ দেন। এই অভিশাপের সূত্রে সংজ্ঞা, যমুনা নামক কন্যার জন্ম দেন। যম ও যমুনা জন্মের পর, স্বামীর রূপ ও ক্রোধ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য, ইনি নিজের অনুরূপ ছায়া নামক এক নারীকে সৃষ্টি করেন। এরপর সূর্য ও নিজের পুত্র-কন্যার পরিচর্যার ভার ছায়ার উপর অর্পণ করে, পিতৃগৃহে যান। তখন সূর্যদেব ছায়ার সাথে শিপ্রা ও ক্ষাতা নদীর সংযোগস্থলে মিলিত হয়ে শনির জন্ম দেয়। (তথ্যসূত্রঃ- সৌরপুরাণ)
(সৌরপুরাণ মতে):- শনির কু-দৃষ্টির উৎপক্তি বিবরণ :-
সূর্যদেব বিষ্ণুদেব হইতে জ্ঞান অর্জন করেন, সেই থেকে সূর্যদেব বিষ্ণুদেবকে গুরু ও বিষ্ণু ভক্তিতে মগ্ন থাকতেন। পিতার জ্ঞানে জ্ঞানান্নীত হয়ে সূর্যদেবের ন্যায় শনিদেবও বিষ্ণু ভক্তিতে মগ্ন থাকেন। একদিন শনিদেব গভীর ভাবে বিষ্ণুদেবের ধ্যানে ধ্যানস্থ হইলেন। ঠিক সেই সময় শনিদেবের স্ত্রী নীলাদেবী ঋতুস্নান সেড়ে সুন্দরভাবে বেশভূষা করে এসে তাঁর সামনে উপস্থিত হইলেন এবং বললেন স্বামী আমাকে দেখতে কেমন লাগছে। কিন্তু ধ্যানমগ্ন শনি নীলাদেবীর দিকে ফিরেও চাইলেন না। শনির স্ত্রীর নীলাদেবীর দাসীরা বলেন, রাণী প্রভু বোধহয় ধ্যান মগ্ন? শনির স্ত্রী বললেন, চোখ খুলে কিসের ধ্যান করছে স্বামী। এরপর বহু চেষ্টা করে শনিদেবের স্ত্রী তাঁর ধ্যান ভঙ্গ করতে পারলেন না। এতদ্ব সময়ে শনি পত্নী নীলার ঋতুকাল বিফলে যায়। তখন শনির স্ত্রী নীলাদেবী ক্রোধান্নিত হয়ে উঠে, ক্রোধের বশীভূত হয়ে অতৃপ্তকাম শনিপত্নী তখন শনিকে অভিশাপ দিলেন "ত্বয়া দৃষ্টন্তু যদযৎ তু মূঢ় সর্ব্বং বিনশ্যতি।" "আমি সম্মুখে এলেও তুমি আমায় দেখলে না, তাই এরপর থেকে তুমি যাকেই দেখবে সেই তৎক্ষণাৎ বিনষ্ট হয়ে যাবে।" স্ত্রীর অভিশাপে শনি সেদিন থেকে সদা নতশির হয়ে চলতে লাগলেন, পাছে অকারণে কেউ তাঁর দৃষ্টির বলি হয়। এভাবে শনিদেবের স্ত্রী নীলাদেবীর অবিশাপের ফলে শনির খু-দৃষ্টির উৎপক্তি হয়। (তথ্যসূত্রঃ- সৌরপুরাণ)
(শনিদেবের কার্য সম্পাদনা ও মহাদেব কতৃক শনিদেবের কার্যভার গ্রহন) :-
একদিন শনিদেব নিজের জন্য আহার, বাসস্থান ও আধিপত্য না পেয়ে ত্রিলোক আক্রমণ করে বসলেন এবং রোহিণীর পথ ভেদ করলেন। সারা ব্রহ্মাণ্ড শঙ্কিত হয়ে উঠল। ইন্দ্র প্রতিকার চাইতে ছুটলেন ব্রহ্মার কাছে। ব্রহ্মা সূর্যের কাছে গিয়ে শনিকে সংযত করতে বললেন। কিন্তু ততক্ষণে শনির দৃষ্টিপাতে সূর্যেরই পা-দুটি পুড়ে গিয়েছে। তিনি কিছুই করতে পারলেন না। তিনি ব্রহ্মাকেই উল্টো শনিকে সংযত করার অনুরোধ করলেন। ব্রহ্মা গেলেন বিষ্ণুর কাছে। বিষ্ণুও নিজে কিছু করতে পারবেন না (কারণ স্বয়ং বিষ্ণুদেব নিজে শনিদেবের কু-দৃষ্টির প্রকোপে পড়েছিলেন, সেই বর্ণনা নিম্নে শনির প্রকোপ সমাচারে পাবেন) ভেবে ব্রহ্মাকে নিয়ে চললেন শিবের কাছে। শিব শনিকে ডেকে পাঠালেন। শনি বাধ্য ছেলের মতো মাথাটি নিচু করে এলেন শিবের কাছে। শিব শনিকে অত্যাচার করতে বারণ করলেন। তখন শনি শিবকে তাঁর জন্য খাদ্য, পানীয় ও বাসস্থানের নির্দেশ করতে বললেন। তখন শিবই ঠিক করে দিলেন যে, শনিকে মেষ থেকে মীন রাশিচক্রে ভ্রমণ করার ব্যবস্থা করে দিলেন। নিয়ম মতো জন্মরাশি, দ্বিতীয়, চতুর্থ, অষ্টম ও দ্বাদশে শনি সর্বদাই ক্রুদ্ধ হবেন। কিন্তু তৃতীয়, ষষ্ঠ বা একাদশ স্থানে এলে তিনি উদার। পঞ্চম বা নবম স্থানে এলে তিনি উদাসীন। তখন এই শনির আরেক নাম হলো শনৈশ্চর। সন্তুষ্ট হলে তিনি লোককে দেবেন রাজ্য, অসন্তুষ্ট হলে নেবেন লোকের প্রাণ। অতঃপর শিব শনিকে পূজার অধিকারীও করলেন এবং এও ঠিক হল, অন্যান্য গ্রহদের তুলনায় তিনি বেশি পূজা ও শ্রেষ্ঠতম স্থান পাবেন। পৃথিবীতে স্থির গতির জন্য তাঁর নাম হবে স্থাবর। আর রাশিতে মন্দ গতির জন্য তাঁর নাম হবে শনৈশ্চর। তাঁর গায়ের রং হবে হাতি বা মহাদেবের গলার রঙের মতো। তাঁর চোখ থাকবে নিচের দিকে। সন্তুষ্ট হলে তিনি লোককে দেবেন রাজ্য, অসন্তুষ্ট হলে লোকের প্রাণ নেবেন। শনির দৃষ্টি যার দিকেই পড়বে, তিনি দেবতাই হোন, বা দৈত্য, মানব, উপদেবতাই হোন, পুড়ে মরতে হবেই হবে। এই কথা বলে শিব শনিকে মহাকাল বনে বাস করতে বললেন। কৈলাসপতি এভাবে শনিদেবের কার্যভার নির্ধারণ করলেন। (তথ্যসূত্রঃ- স্কন্ধপুরাণ)
শনিদেবের প্রকোপ বৃত্তান্ত:-
জ্যোতিষশাস্ত্রে যদিও শনিরাজের আনুকূল্যে প্রাপ্ত বহুবিধ সৌভাগ্যের কথা বলা হয়েছে, যেমন আধ্যাত্মিক সম্পদ। কিন্তু পুরাণসমূহে বারংবার এই দেবতার অনিষ্টকারী রূপটিই ফুটে উঠেছে। সূর্য বংশীয় ধর্মনিষ্ঠ শ্রীবৎস রাজা ও তাঁর রানী চিন্তা এই শনির কোপে পড়েই ১২ বছর অমানুষিক যন্ত্রণা ভোগ করেছিলেন। রাজা হরিশ্চন্দ্রের দুর্ভাগ্যের পেছনেও এনারই হাত। শনির প্রাতিকূল্যে শিবজায়া সতীর আত্মহনন। আবার শ্রীরামচন্দ্রের বনবাস, শ্রীকৃষ্ণের শরাঘাতে মৃত্যু, এসব দুর্ঘটনাও শনির হস্তক্ষেপে ঘটেছিল বলে পৌরানিক শ্রুতিতে শোনা যায়। এছাড়াও শনিদেবের স্পর্ধা এতদূর বর্ধিত হয়েছিল যে তিনি আপন ইষ্ট ভগবান নারায়ণের উপরেও বক্রদৃষ্টি প্রয়োগ করতে পেছপা হননি। এই শনিদেবের কু-দৃষ্টির প্রকোপে থেকে বাঁচার জন্য নারায়ণ পালিয়ে এক গুহায় ঢুকে শালগ্রামের রূপ ধারণ করলে শনি কীট হয়ে দাঁত দিয়ে সেই শিলা ভেদ করে এগোতে লাগলেন। যার ফলে গণ্ডকী নদী হতে প্রাপ্ত প্রত্যেক শালগ্রাম শিলাতে ছিদ্র দেখা যায়। একদা কৈলাসে সংবাদ আসে শনিদেব কৈলাসপতির দর্শনের উদ্দেশ্য কৈলাস আসবেন এবং কৈলাসপতির উপর প্রকোপ দৃষ্টির আলাপচারিতা করবেন। একথা শুনে মহাদেব বললেন কেন? শনি আমার দর্শন প্রাপ্তিতে আগ্রহী কেন? তাহলে কি এবার শনির কু-দৃষ্টিতে আমার পালা? এই কথা বলার পর মহাদেব কৈলাস থেকে প্রস্থান করে মাহেন্দ্রগিরি পর্বতে পলায়ন করে। সেখানে গিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষার পর চিন্তা করে যে, এভাবে স্বরুপে যদি বসে থাকি তাহলে তো শনি আমাকে দেখতে পাবে; আমি বরং নিজের স্বরুপ ত্যাগ করেইনি। অতঃপর মহাদেব নিজের স্বরুপ ত্যাগ করে একটি গজরুপ (হাতি) ধারণ করে। মহাদেব প্রায় সন্ধ্যা অব্দি গজরুপে স্থির থাকে। সন্ধ্যার পর মহাদেব নিজের স্বরুপে ফিরে এলেন এবং কৈলাস আসিলেন কিন্তু মহাদেব গজরুপ ত্যাগ করে আসার সময় ঐ স্থানে এক শিলান্যাস প্রকাশিত হয়। তিনি কৈলাসে এসে দেখেন যে, শনিদেব তাঁর দর্শন প্রাপ্তির জন্য অপেক্ষারত। পরক্ষণে মহাদেব কে দেখে শনি প্রণাম দিলেন এবং মহাদেব প্রণাম গ্রহণ করলেন। তখন শনিদেব বললেন, প্রভু আপনি এতক্ষণ কোথায় ছিলেন? মহাদেব বললেন; তোমার কু-দৃষ্টি থেকে নিজেকে রক্ষা করছিলাম। শনিদেব বললেন, প্রভু কোথায় আপনি আমার কু-দৃষ্টি থেকে নিজেকে রক্ষা করলেন? আপনি যে সারাটা দিন নিজেকে গজরুপে অবতীর্ণ করেছিলেন, সেটাই আমার কু-দৃষ্টির প্রভাব। শনিদেবের মুখের কথা শুনে মহাদেব বললেন, শনি সৃষ্ট এই ব্রহ্মাণ্ডে তোমার কু-দৃষ্টি থেকে রক্ষা অসম্ভব। তখন মহাদেব শনির কর্মক্ষেত্র দেখে শনিকে নিজের ত্রিশূল প্রদান করে। শনিদেব বলেন, প্রভু আপনি আমার প্রকোপ দৃষ্টি ভুগতে গিয়ে ঐস্থানে আপনার এক অভিনব আকৃতির ছাপ ছেড়ে এসেছেন। ঐ শিলান্যাসের কি হবে? অতঃপর মহাদেব শনির কু-দৃষ্টির প্রকোপ অতিবাহিত ঐ স্থানের শিলান্যাসটিকে এক শিবলিং এর রুপ করে এবং মহাদেব বলেন, আজ হতে সৃষ্ট এই ব্রহ্মাণ্ডে মানবজাতি আমাকে এই শিবলিং রুপে পূজা করবে এই শিবলিং শিলান্যাসই হবে আমার আকৃতি।
(পৌরানিক মতে তখন থেকে শিবের আকৃতি হিসেবে শিবলিং প্রকাশিত হয় এবং মহাদেব নিজেকে ঐ শিবলিং রুপে সৃষ্টিতে বিরাজমান রাখে।)
(তথ্যসূত্রঃ- ভাগবত পুরাণ, স্কন্ধপুরাণ, বিষ্ণুপুরাণ)
শনিদেবের অনুগ্রহ কৃত্তিঃ-
স্কন্ধ পুরাণের নাগর ও প্রভাস খণ্ড মতে, অযোধ্যার জ্যোতিষীগণ দশরথকে সাবধান করে বলেছিলেন, শনিগ্রহ শীঘ্রই রোহিণী ভেদ করবেন। আর তার ফলে বারো বছর ধরে রাজ্যে ভীষণ অনাবৃষ্টি হবে। এই কথা শুনে ইন্দ্রের দেওয়া দিব্য রথে চড়ে দশরথ তৎক্ষণাৎ শনির পিছন ছুটলেন। সূর্য ও চন্দ্রের পথ অতিক্রম করে একেবারে নক্ষত্রমণ্ডলে গিয়ে শনির সামনে উপস্থিত হয়ে রাজা বললেন, “তুমি রোহিণীর পথ পরিত্যাগ কর। না করলে, আমি তোমাকে বধ করব।” শনি দশরথের এই রকম সাহস দেখে অবাক হয়ে গেলেন। তিনি রাজার পরিচয় জানতে চাইলে দশরথ আত্মপরিচয় দিলেন। শুনে শনি বললেন, “আমি তোমার সাহস দেখে অত্যন্ত প্রীত হয়েছি। আমি যার দিকে তাকাই, সেই ভস্ম হয়ে যায়। তবু তুমি প্রজাহিতের জন্য নিজের প্রাণ তুচ্ছ করে আমার কাছে এসেছো, এতে আমি আরও বেশি খুশি হয়েছি। যাও, আমি কথা দিলাম, রোহিণীর পথ আমি আর কোনোদিনও ভেদ করব না।”
(তথ্যসূত্রঃ- স্কন্ধ পুরাণ)
অষ্টোত্তর শনির পরিচয় বৃত্তান্ত:-
১।ॐ শনৈশ্চরায় নমঃ
২।ॐ শান্তায় নমঃ
৩।ॐ সর্বাভীষ্টপ্রদায়িনে নমঃ
৪।ॐ শরণ্যায় নমঃ
৫।ॐ বরেণ্যায় নমঃ
৬।ॐ সর্বেশায় নমঃ
৭।ॐ সৌম্যায় নমঃ
৮।ॐ সুরবন্দ্যায় নমঃ
৯।ॐ সুরলোকবিহারিণে নমঃ
১০।ॐ সুখাসনোপবিষ্টায় নমঃ
১১।ॐ সুন্দরায় নমঃ
১২।ॐ ঘনায় নমঃ
১৩।ॐ ঘনরূপায় নমঃ
১৪।ॐ ঘনাভরণধারিণে নমঃ
১৫।ॐ ঘনসারবিলেপায় নমঃ
১৬।ॐ খদ্যোতায় নমঃ
১৭।ॐ মন্দায় নমঃ
১৮।ॐ মন্দচেষ্টায় নমঃ
১৯।ॐ মহনীযগুণাত্মনে নমঃ
২০।ॐ মর্ত্যপাবনপদায় নমঃ
২১।ॐ মহেশায় নমঃ
২২।ॐ ছাযাপুত্রায় নমঃ
২৩।ॐ শর্বায় নমঃ
২৪।ॐ শততূণীরধারিণে নমঃ
২৫।ॐ চরস্থিরস্বভাবায় নমঃ
২৬।ॐ অচঞ্চলায় নমঃ
২৭।ॐ নীলবর্ণায় নমঃ
২৮।ॐ নিত্যায় নমঃ
২৯।ॐ নীলাঞ্জননিভায় নমঃ
৩০।ॐ নীলাম্বরবিভূশণায় নমঃ
৩১।ॐ নিশ্চলায় নমঃ
৩২।ॐ বেদ্যায় নমঃ
৩৩।ॐ বিধিরূপায় নমঃ
৩৪।ॐ বিরোধাধারভূমযয় নমঃ
৩৫।ॐ ভেদাস্পদস্বভাবায় নমঃ
৩৬।ॐ বজ্রদেহায় নমঃ
৩৭।ॐ বৈরাগ্যদায় নমঃ
৩৮।ॐ বীরায় নমঃ
৩৯।ॐ বীতরোগভযায় নমঃ
৪০।ॐ বিপত্পরম্পরেশায়নমঃ
৪১।ॐ বিশ্ববন্দ্যায় নমঃ
৪২।ॐ গৃধ্নবাহায় নমঃ
৪৩।ॐ গূঢায় নমঃ
৪৪।ॐ কূর্মাঙ্গায় নমঃ
৪৫।ॐ কুরূপিণে নমঃ
৪৬।ॐ কুত্সিতায় নমঃ
৪৭।ॐ গুণাঢ্যায় নমঃ
৪৮।ॐ গোচরায় নমঃ
৪৯।ॐ অবিদ্যামূলনাশায় নমঃ
৫০।ॐ বিদ্যাবিদ্যাস্বরূপিণে নমঃ
৫১।ॐ আযুষ্যকারণায় নমঃ
৫২।ॐ আপদুদ্ধর্ত্রে নমঃ
৫৩।ॐ বিষ্ণুভক্তায় নমঃ
৫৪।ॐ বশিনে নমঃ
৫৫।ॐ বিবিধাগমবেদিনে নমঃ
৫৬।ॐ বিধিস্তুত্যায় নমঃ
৫৭।ॐ বন্দ্যায় নমঃ
৫৮।ॐ বিরূপাক্ষায় নমঃ
৫৯।ॐ বরিষ্ঠায় নমঃ
৬০।ॐ গরিষ্ঠায় নমঃ
৬১।ॐ বজ্রাঙ্কুশধরায় নমঃ
৬২।ॐ বরদাভযহস্তায় নমঃ
৬৩।ॐ বামনায় নমঃ
৬৪।ॐ জ্যেষ্ঠাপত্নীসমেতায় নমঃ
৬৫।ॐ শ্রেষ্ঠায় নমঃ
৬৬।ॐ মিতভাষিণে নমঃ
৬৭।ॐ কষ্টৌঘনাশকর্ত্রে নমঃ
৬৮।ॐ পুষ্টিদায় নমঃ
৬৯।ॐ স্তুত্যায় নমঃ
৭০।ॐ স্তোত্রগম্যায় নমঃ
৭১।ॐ ভক্তিবশ্যায় নমঃ
৭২।ॐ ভানবে নমঃ
৭৩।ॐ ভানুপুত্রায় নমঃ
৭৪।ॐ ভব্যায় নমঃ
৭৫।ॐ পাবনায় নমঃ
৭৬।ॐ ধনুর্মণ্ডলসংস্থায় নমঃ
৭৭।ॐ ধনদায় নমঃ
৭৮।ॐ ধনুষ্মতে নমঃ
৭৯।ॐ তনুপ্রকাশদেহায় নমঃ
৮০।ॐ তামসায় নমঃ
৮১।ॐ অশেষজনবন্দ্যায় নমঃ
৮২।ॐ বিশেশফলদাযিনে নমঃ
৮৩।ॐ বশীকৃতজনেশায় নমঃ
৮৪।ॐ পশূনাং পতযে নমঃ
৮৫।ॐ খেচরায নমঃ
৮৬।ॐ খগেশায নমঃ
৮৭।ॐ ঘননীলাম্বরায় নমঃ
৮৮।ॐ কাঠিন্যমানসায় নমঃ
৮৯।ॐ আর্যগণস্তুত্যায় নমঃ
৯০।ॐ নীলচ্ছত্রায় নমঃ
৯১।ॐ নিত্যায় নমঃ
৯২।ॐ নির্গুণায় নমঃ
৯৩।ॐ গুণাত্মনে নমঃ
৯৪।ॐ নিরামযায় নমঃ
৯৫।ॐ নিন্দ্যায় নমঃ
৯৬।ॐ বন্দনীযায় নমঃ
৯৭।ॐ ধীরায় নমঃ
৯৮।ॐ দিব্যদেহায় নমঃ
৯৯।ॐ দীনার্তিহরণায় নমঃ
১০০।ॐ দৈন্যনাশকরায নমঃ
১০১।ॐ আর্যজনগণ্যায নমঃ
১০২।ॐ ক্রূরায় নমঃ
১০৩।ॐ ক্রূরচেষ্টায় নমঃ
১০৪।ॐ কামক্রোধকরায় নমঃ
১০৫।ॐ কলত্রপুত্রশত্রুত্বকারণায় নমঃ
১০৬।ॐ পরিপোষিতভক্তায় নমঃ
১০৭।ॐ পরভীতিহরায নমঃ
১০৮।ॐ ভক্তসংঘমনোঽভীষ্টফলদায নমঃ
শনিদেবের ধ্যান ও প্রণাম মন্ত্রঃ-
সৌরাষ্ট্রং কাশ্যপং শূদ্রং সূর্য্যস্যং চতুর্ঙ্গুলাম্।
কৃষ্ণং কৃষ্ণাম্বরং গৃধ্রগতাং সৌরিং চতুর্ভুজাম্।।
উদ্যদ্বাণধরং শূলধনুর্হস্তাং সমাহ্বয়েৎ।
যমাধিদৈবতং দেবং প্রজাপতি প্রত্যাধিদৈবতম্।।
ॐ নীলাঞ্জনং চয়প্রক্ষ্যং রবিসূতং মহাগ্রহম্।
ছায়ায়ং গর্ভসম্ভূতং বন্দেভক্তা শণৈশ্চরম।।
তন্ত্রোক্ত শনি মহারাজের বীজ মন্ত্রঃ-
[ওঁ প্রাং প্রীং প্রৌং শনৈশ্চরায় নমঃ]
শনিদেবের ক্ষমা প্রার্থনাঃ-
নমো যদক্ষরং মাত্রাহীনঞ্চ যদ্ ভবেৎ ।
পূর্ণং ভবতু ত্বং সর্বং ত্বং প্রসাদাৎ জনার্দ্দন ।।
মন্ত্রহীনং ক্রিয়াহীনং ভক্তিহীনং জনার্দ্দন ।
যৎ পূজিতং ময়াদেব পরিপূর্ণং তদস।।
শনিদেবের গায়ত্রীঃ-
"ওঁ কৃষ্ণাঙ্গায় বিদ্মহে রবিপুত্রায় ধীমহি তন্নঃ সৌরী প্রচোদয়াৎ"
শনিদেবের লীলা কৃত্বীঃ-
কালিকা পুরাণের মতে– সতীর দেহত্যাগের পর,মহাদেব তীব্র রোদন করতে থাকলে, তাঁর চোখ থেকে বিপুল পরিমাণ জলরাশি নির্গত হতে থাকে। এই জলরাশি পৃথিবীতে পতিত হলে- ভূমণ্ডল দগ্ধ হবে। এই কারণে দেবতাদের অনুরোধে শনি এই জল গ্রহণ করেন। কিন্তু শনি এই জল ধারণে অসমর্থ হয়ে- ইনি তা জলধার নামক পর্বতে নিক্ষেপ করেন। উল্লেখ্য এই জল পরে ধর্মরাজের (অর্থাৎ যমরাজের) নরক দ্বারের আগে বৈতরণী নামে প্রবাহিত হয়েছ।[ ৯নং শ্লোক হতে ৩৭নং শ্লোক পর্যন্ত অষ্টাদশোহধ্যায়, কালিকা পুরাণ] এইটা শনিদেবের একমাত্র লীলা।
শনিদেব দৃষ্টি প্রখর, এমনকী ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহাদেব, দেবতা, ঋষি, মহর্ষি পর্যন্ত তাঁর দৃষ্টি থেকে রক্ষা পায়নি। একদিন দেবঋষি নারদ শনিদেবকে বললেন, শনিদেব আপনি পূজিত হবেন কিভাবে? শনিদেব বললেন? কেন অন্য দেবতারা যেভাবে হচ্ছে সেইভাবে। তখন দের্বষী বললেন, আপনার মূর্তি স্থাপন অসম্ভব কেননা আপনার খু-দৃষ্টির জন্য আপনাকে প্রতিমূর্তি রুপে মানবজাতি পূজা করতে পারবেনা তাহলে আপনি পূজিত হবেন কিভাবে? তখন শনিদেব নিজের একটা শিলান্যাস সৃষ্টি করলেন এবং বললেন মানবজাতি এই শিলান্যাসকে পূজা করবে তখন আমি আমার ভক্তদের দৃষ্টি ভেদাভেদহীন করে আশীর্বাদ কৃপা ও দোষগুণ বিচার করে কু-দৃষ্টিপাত করতে পারবো। এভাবে শনিদেবের পূজা শুরু হয় এবং পৃথিবীর সমস্ত জাতি শনিদেবকে এই শিলারুপে পূজা করে আসছে।
শনির প্রকোপ থেকে মুক্তি ও গুরু পরিচয় বৃত্তান্তঃ-
পৌরাণিক মতে কথিত আছে, শিপ্রা ও ক্ষাতা নদীর সংযোগস্থলে শনির জন্ম। তাই শনিবার ও অমাবস্যা সংযোগে ঐস্থানে স্নান, দান, হরিস্মরণ করলে আয়ুপ্রাপ্তি ও লক্ষ্মীলাভ হয়। তাছাড়াও দিনের শুরুতে শনিদেবের সৌরি, শনৈশ্চর, মন্দ, কৃষ্ণ, পিঙ্গ, অন্তক, যম, স্থাবর, পিপ্পলায়ন, ইত্যাদি নাম স্মরণ করলে শনিভয় দূর হয়। শনির গুরু স্বয়ং দক্ষিণাকালী এবং ইষ্টদেবতা সাক্ষাৎ নারায়ণ। তাই হরিনাম ও মাতৃনাম স্মরণেও শনির কোপ প্রশমিত হয়। পবন নন্দন হনুমান একদা লঙ্কাপতি রাবণের খপ্পর থেকে গ্রহরাজকে মুক্ত করেছিলেন। তারই কৃতজ্ঞতা স্বরূপ হনুমানজীর ভক্তগণকে শনিদেব তাপিত করেন না। মাষকলাই, তেল, নীলা, কৃষ্ণতিল, লৌহ, কৃষ্ণবস্ত্র, ভোজ্যদানেও শনির দশা নিরাকৃত হয়।
ধর্ম স্থাপনায় শনিদেব দ্বারা কৃতকার্য সম্পাদনা ও সত্যের প্রতিষ্ঠা দৃষ্টান্তঃ-
যখন লঙ্কার যুদ্ধে দশাণন রাবণের সকল মহারথী নিহত হচ্ছে তখন রাবণ তাঁর জৈষ্ঠ্যপুত্র মেঘনাদ কে যুদ্ধে অংশ গ্রহণের অনুমতি প্রদান করে। সত্যিকার অর্থে লঙ্কা যুদ্ধে ভগবান রাম ও রাবন উভয় পক্ষে মেঘনাদ হলো সর্বশ্রেষ্ঠ যোদ্ধা। আর মেঘনাদ যখন যুদ্ধে অবতীর্ণ হলেন, তখন লক্ষ্মণ বহু চেষ্টা করেও মেঘনাদ কে পরাস্ত করতে অক্ষম হয়। এমনকী মেঘনাদের বাণের প্রভাবে রাম ও লক্ষ্মণ আহত পর্যন্ত হয়। তখন পবনকুমার হনুমান বিভীষণের কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করে, এই মেঘনাদ কি অমর? তখন বিভীষণ হনুমানকে বললেন, না। হনুমান বললেন, তাহলে ভ্রাতা লক্ষ্মণের কোনও বাণ মেঘনাদ কে পরাস্ত করতে পারছে না কেন? উত্তরে বিভীষণ হনুমানকে বললেন, কারণ মেঘনাদের মৃত্যু বাণ ঐ নবগ্রহ রাবণের কাছে বন্দি, এইজন্যই মেঘনাদ কে কোনও বাণ সর্প্শ করতে পারছে না। পবনকুমার হনুমান বললেন, তাহলে উপায় কি? তখন লঙ্কা নরেশের ভ্রাতা বিভীষণ হনুমানকে বললেন, যদি নবগ্রহকে রাবণের হাত থেকে উদ্ধার করা যায় তাহলে মেঘনাদ বধ সম্ভব এবং তা আজ যুদ্ধ সমাপ্তির আগে, কারণ আজ অমাবস্যা ব্রহ্মার বরদান অনুসারে মেঘনাদ যেকোনো যুদ্ধে কুলদেবী নিকুম্ভোলার যজ্ঞ করলে ঐ যুদ্ধে আর কেউ মেঘনাদকে পরাস্ত করতে পারবে না। হনুমান বললেন, ধন্যবাদ উপায় খুঁজে দেওয়ার জন্য; অনুগ্রহ করে পথর্নিদেশ অনুকরণে সাহায্য করুন আমায়? বিভীষণ হনুমানকে জ্ঞাত করলেন কিভাবে ঐ কক্ষে যাবে। হনুমান আর দেরি নাকরে লঙ্কা প্রাসাদে প্রবেশ করে এবং বন্দি নবগ্রহকে উদ্ধার করে। বন্দি মুক্ত হয়ে শনিদেব রাবণের উপর ক্রোধান্নীত হয়ে অতি চার গতির দ্বারা মেঘনাদের অষ্টম স্থানে পর্দাপণ করে। তখন কিছুসময় পর যুদ্ধস্থলে মেঘনাদ লক্ষ্মণের বাণে শিরচ্ছেদ হয়ে মাটিতে পতিত হয়। শনিদেবের এই কৃতকর্মের কারণে ত্রেতাযুগের ঐ যুদ্ধে সর্বশ্রেষ্ঠ যোদ্ধার বধ পরিপূর্ণ হয়।
(কিন্তু বাল্মীকি রামায়ণে শনিদেবের এই কৃতি লীলা সরুপ বর্ণনা করে আবার পৌরানিক মতে শনিদেবের এই কৃতি তাঁর প্রকোপ বৃত্তান্ত হিসেবে বিবেচনা করে।)
বিঃদ্রঃ:- এখানে শনিদেবের জন্ম, কু-দৃষ্টি, প্রকোপ, লীলা, মহিমা, অষ্টোত্তরী নাম, প্রণাম, ধ্যান, বীজ, স্তুতি ও ক্ষমা মন্ত্র প্রকাশিত করা হয়েছে কিন্তু শনিদেবের নিজ পূর্ণ জীবনী প্রকাশ করা হয়নি। কেননা শনির প্রকাশের সাথে তাঁর জীবনী এক নয়।
ॐ সর্বেসাং মঙ্গলং ভবতুঃ সর্বে সন্তু্ নিরাময়াহা।
সর্বে ভদ্রানি নিপশসন্তু্ মা কশ্চিত দুঃখ ভাগভবেৎ।।

বা এই মন্ত্র পাঠ করা যাবে
১ শনি
———
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়। জপ সংখ্যা – ১০৮বার।
গায়ত্রী– ওঁ সূর্যপুত্রায় বিদ্মহে মৃত্যুরূপায় ধীমহিঃ তন্নঃ সৌরিঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ নীলাঞ্জনসমাভাসং রবিপুত্রং যমাগ্রজম্। ছায়ায়া গর্ভসম্ভূতং তং নমামি শনৈশ্চরম্॥
ইষ্টদেবতা – দক্ষিণকালিকা।
ধারণরত্ন – নীলা, ধূপ – কৃষ্ণাগুরু, বার – শনিবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।

২)ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।১৮ বার
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি

তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ১০ বার

৩)প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর।।১ বার

৪)ঔঁ দূং দূর্গে দূর্গে রক্ষনী স্বাহা হ্রীং দূর্গায় নমঃ ১৮
বার
৫)ঔঁ হ্রীং ঐং কেতবে ১৮ বার

ঠাকুর ঘরে মঙ্গল ঘট পেতে এই বীজমন্ত্র গুলো করবেন।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200412073324

Thursday, April 9th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

ইশ্বর ও মহামারী

সুপ্রভাত
ইশ্বর ও মহামারী

ঈশ্বর হলো জাগতিক ক্ষমতার সর্বোচ্চ অবস্থানে অবস্থানকারী কোনো অস্তিত্ব । অনেকের মতে, এই মহাবিশ্বের জীব ও জড় সমস্ত কিছুর সৃষ্টিকর্তা ও নিয়ন্ত্রক আছে বলে মনে করা হয় । এ অস্তিত্বে বিশ্বাসীগণ ঈশ্বরের উপাসনা করে, তাদেরকে আস্তিক বলা হয়। আর অনেকে এ ধারণাকে অস্বীকার করে, এদেরকে বলা হয় নাস্তিক।আজকে সারা বিশ্ব একটা সংক্রামক ভাইরাস কে নিয়ে আতঙ্কিত।জনসংযোগের কারণে এই ভাইরাসের সংক্রমণ।তাই মন্দির ,মসজিদ ও গির্জা ইত্যাদি জায়গায় জনসমাগম কে রোখার জন্য সরকার তথা মানুষ ঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে।কিন্তু কিছু তথাকথিত অতি নাস্তিক জ্ঞানী ব‍্যক্তিরা বলতে শুরু করেছে।ইশ্বর নাকি তালাবন্ধি।সেই সব জ্ঞানী ব‍্যক্তিদের অনুরোধ করব গীতা ভালো করে একটু অধ‍্যায়ন করতে সকলের মঙ্গল কামনা করে আজকের প্রতিবেদন ইশ্বর ও মহামারি।

ভগবত গীতা। প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, মহাভারতের যুদ্ধের সময় অর্জুনকে বলা কৃষ্ণের বাণী নিয়েই রচিত হিন্দুদের এই ধর্মগ্রন্থ। যুদ্ধে আপনার জনকে মারার বেদনায় তৃতীয় পাণ্ডব তখন মর্মাহত হয়ে পড়েছিলেন। তাঁকে জীবনের সঠিক পাঠ দিতে যে বাণী শ্রীকৃষ্ণ দিয়েছিলেন, তাই পরিচিত ভগবত গীতা নামে। ৫০০০ বছরের পুরনো এই বইয়ে বর্তমান যুগ সম্পর্কে যা যা বলা হয়েছিল, আশ্চর্যজনক ভাবে তার সবই মিলে গিয়েছে। গীতা যাঁরা মন দিয়ে পড়েছেন, তাঁরা জানেন যে এর শেষ অংশে কলি যুগ সম্পর্কে বেশি কিছু ভবিষ্যত্‍বাণী করা হয়েছে।

এই ভবিষ্যত্‍বাণীগুলির কিছু হল -

* ধর্ম, সততা, পরিচ্ছন্নতা, সহ্যশক্তি, ক্ষমাশীলতা, আয়ু, শারীরিক ক্ষমতা এবং স্মৃতিশক্তি - সবই কলিযুগে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে হৃাস পাবে।

* কলিযুগে অর্থই মানুষের একমাত্র ক্ষমতা হিসেবে বিবেচিত হবে। আইন ও সুবিচার পাওয়ার সম্ভাবনা আর্থিক ক্ষমতার সঙ্গে যুক্ত থাকবে।

* নারী-পুরুষের মধ্যে সম্পর্ক তৈরির ক্ষেত্রে অর্থ ও যৌনতাই প্রাধান্য পাবে। নারীত্ব ও পুরুষত্ব বলতে একমাত্র যৌন ক্ষমতা বোঝানো হবে। শুধুমাত্র সাদা সুতো গলায় ঝোলালেই একজন ব্রাহ্মণ হিসেবে পরিচিতি পাবে।

* মানুষের মধ্যে ধর্ম কমবে। বদলে বাড়বে ধর্মের প্রতি বাহ্যিক আড়ম্বর। উপার্জনের নিরিখেই মানুষের শিক্ষা-দীক্ষা বিবেচিত হবে। যে ছল-চাতুরি করে অনেক টাকা রোজগার করে, তাকেও সমাজে উচ্চ-পদস্থ হিসেবে দেখা হবে।

* শঠতা আর কোনও দোষ হিসেবে দেখা হবে না। টাকা না থাকলে সমাজে কোনও মূল্য থাকবে না। নারী-পুরুষের বিবাহ বন্ধনকে কেবলমাত্র মৌখিক চুক্তি হিসেবে দেখা হবে।

* দুর্নীতিগ্রস্ত মানুষের ভিড়ে এই পৃথিবী ভরে উঠবে। ছল-চাতুরির দ্বারা ক্ষমতা দেখিয়ে সমাজের যে কোনও স্তরের মানুষ রাজনৈতিক প্রতিপত্তি লাভ করতে পারে।

* খরা, মহামারীর প্রকোপে জর্জরিত হবে সাধারণ মানুষ। তার সঙ্গে বেড়ে চলা করের বোজায় গরীব মানুষের খাবার জোগানোই মুশকিল হয়ে দাঁড়াবে। কখনও অত্যধিক গরম, কখনও অতিবৃষ্টিতে জীবন বিপন্ন হবে মানুষের।

* কলিযুগে নিজের বৃদ্ধ বাবা-মার দায়িত্ব অস্বীকার করবে সন্তান।

* সামান্য কয়েকটা টাকা বা খুব ছোটখাটো ইস্যুতে মানুষ মানুষের প্রাণ নিতে দ্বিধাবোধ করবে না। সামান্য স্বার্থে ঘা লাগলে, সব পুরনো সম্পর্ক ভুলে মানুষ নিজের অতি আত্মীয়েরও চরম ক্ষতি করতেহ উদ্যত হয়।

অনুরোধ ইশ্বরের মহিমা বুঝতে গেলে ইশ্বরে বিশ্বাসী ও সত‍্যের পূজারী হওয়া আবশ্যক।
গীতার শ্রেষ্ঠ শ্নোক দিয়ে শেষ করলাম।কাউকে দূঃখী করা আমার উদ্দেশ্য নয়।কিন্তু ইশ্বর কে ব‍্যঙ্গ করায় প্রতিবেদন টি লিখতে বাধ্য হলাম।

"যদা যদা হি ধর্মস্য
গ্লানির্ভবতি ভারত।
অভ্যুত্থানমধর্মস্য
তদাত্মানং সৃজাম্যহম্॥
পরিত্রাণায় সাধুনাং
বিনাশয় চ দুষ্কৃতাং।
ধর্মসংস্থাপনার্থায়
সম্ভবামি যুগে যুগে॥
************************
যদা যদা হি (যখন যখনই)- ধর্মস্য (ধর্মের)- গ্লানিঃ (গ্লানি)- ভবতি (হয়); অভ্যুত্থানম্ (অভ্যুত্থান ঘটে)- অধর্মস্য (অধর্মের); [তখনি] ভারত (হে ভরতবংশী অর্জুন)- অহং (আমি) তত্ (সেই/ স্বীয়)- আত্মানং ( আত্মাকে/পরমাত্মা)- সৃজামি ( সৃজন করি~ স্বীয় মায়াবলে)।
সাধুনাং (সাধুদের)- পরিত্রাণায় (পরিত্রাণ হেতু), চ (এবং) দুষ্কৃতাং (দুষ্কৃতীকারীদের) বিনাশায় (বিনাশ নিমিত্ত); ধর্মসংস্থাপনার্থায় (ধর্ম সংস্থাপনের জন্য)- যুগে যুগে (যুগে যুগে) সম্ভবামি (অবতীর্ণ হই~ লীলা শরীর বিগ্রহ করি এই তাত্পর্য)॥

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200409054949

Wednesday, April 8th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

মহামৃত‍্যূনজ্ঞয় হোম ও বিশ্বমহামারী

মহামৃত‍্যূনজ্ঞয় হোম ও বিশ্বমহামারী

সূপ্রভাত
মহামৃত‍্যূনজ্ঞয় যোজ্ঞ ও মহামারি
আমি গতকাল সমস্ত দেশবাসীর মঙ্গলের জন্য নিজ বাড়িতে লকডাইন মেনে ,শুধুমাত্র একজন পৌড়হিত‍্য নিয়ে মহামৃত‍্যূনজ্ঞয় যোজ্ঞ করি।

যজ্ঞ কেনো করা হয়?
যজ্ঞ হচ্ছে মহৎ উদ্দেশ্যে সাধিত শুভ কর্ম।যা মহামারির সঠিক উপাচার।তবে লকডাইন মেনে ও কোনো জনসমাগম ছাড়া।
যজ্ঞের দর্শন আমাদের শেখায় সমাজে সাম্য প্রতিষ্ঠাকে
এবং তুলে ধরে এমন জীবন ব্যবস্থাকে যেখানে
মানবীয় গুণাবলীকে রক্ষা ও এর আদর্শ সমাজে প্রচারিত
করা হয়। এরকম কিছু যজ্ঞ হচ্ছে সেবা যজ্ঞ- যেখানে
সমাজ সেবাই সকলের ব্রত, জ্ঞান যজ্ঞ- মানবসমাজে
জ্ঞানের আলোকবর্তিকা প্রজ্বলনের ব্রত, প্রাণ যজ্ঞ-
যেখানে জীবের প্রাণ রক্ষাই আমাদের ব্রত।
সত্যি করে বলতে আমরা জেনে না জেনে অনেক
যজ্ঞই করছি মনের অগোচরে।
সাধারণত যজ্ঞ বলতে আমরা বুঝি একটি কুণ্ডে আগুন
জ্বালিয়ে মন্ত্র পাঠ করে বিভিন্ন প্রকার দ্রব্য আহুতি দেয়া।
বৈদিক ধর্মে এমনি নিত্য আচরিত একটি যজ্ঞ হচ্ছে হবন বা
অগ্নিহোত্র।অনেক বস্তুবাদীই প্রশ্ন করতে পারেন
অগ্নিহোত্র কি অর্থহীন আড়ম্বর নয়? মোটেও নয়, বরং
এর মাঝে লুকিয়ে আছে বিজ্ঞানের অন্যতম বিস্ময়।
আমাদের এ জগতে শক্তির মধ্যে তাপ শক্তি ও শব্দ শক্তি
অন্যতম। যজ্ঞে এই দুই শক্তিরই সম্মেলনে আমরা অর্জন
করতে পারি শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক উপকারিতা। যজ্ঞে
বিভিন্ন পদার্থের দহন ঐ বস্তুর অন্তর্নিহিত সঞ্চিত শক্তির
উন্মোচন ও পরিবেশে ছড়িয়ে দেয়ার একটি উৎকৃষ্ট
প্রক্রিয়া। অন্যদিকে যজ্ঞে উচ্চারিত মন্ত্রের কম্পাঙ্ক
শক্তি বহন করে এক আধ্যাত্মিক প্রেরণা।
যজ্ঞে সমিধ হিসেবে যেসব দ্রব্য ব্যবহার করা হয় তার
মধ্যে থাকে নানা সুগন্ধি পদার্থ, ওষধি বৃক্ষের কাঠ, পুষ্টিকর
খাদ্য ইত্যাদি। আপনাদের মনে হতে পারে এসব দ্রব্য
পোড়ানোর ফলে বিপুল পরিমাণ কার্বন ডাই অক্সাইড, বিষাক্ত
কার্বন মনো অক্সাইড, সালফার ডাই অক্সাইড প্রভৃতি উৎপন্ন
হতে পারে। কিন্তু আপনি যদি বৈদিক কল্প ও ব্রাহ্মণ গ্রন্থের
বিধি মোতাবেক সঠিক অনুপাতে জ্বালানী, দাহ্য পদার্থ
ব্যবহার করেন এবং যজ্ঞকুণ্ড যদি শাস্ত্রীয় রীতি অনুসারে
তৈরী করেন তবে কোনো বিষাক্ত গ্যাসই উৎপন্ন হবে
না।
যে কার্বন ডাই অক্সাইড যজ্ঞকুণ্ডে উৎপন্ন হবে তা
যজ্ঞকুণ্ডের প্রবল উত্তাপে বাষ্পের সঙ্গে ক্রিয়া করে
ফরমালডিহাইড উৎপন্ন করবে যা যজ্ঞকুণ্ডের চারপাশের
পরিবেশ সুগন্ধে পূর্ণ করে তুলবে। আর এই গ্যাস কেবল
সুগন্ধিই নয়, বায়ুতে থাকা বিভিন্ন কীটাণু দমনেও গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা রাখে। অর্থাৎ যজ্ঞের মাধ্যমে আপনি পাবেন দুর্গন্ধ
মুক্ত স্বাস্থ্যকর এক পরিবেশ।
আর যে অল্প পরিমাণ কার্বন ডাই অক্সাইড থেকে যাবে
সেটি সালোকসংশ্লেষণ ক্রিয়ার মাধ্যমে প্রকৃতিতে বিলীন
হয়ে যাবে। যা একই সাথে বৃক্ষরাজির খাদ্য ও পরিবেশে
মুক্ত অক্সিজেনের যোগান দেবে। তাই যজ্ঞ কেবল
যজ্ঞকারীর নয়, বরং সমগ্র পরিবেশ ও প্রকৃতির জন্য
আশীর্বাদ স্বরূপ।
অনেকে বলতে পারেন যজ্ঞে ব্যবহৃত কাঠের জন্য
তো প্রচুর বৃক্ষ নিধন করতে হবে। আপনাদের জন্য বলছি
বৈদিক ঋষিগণ কেবল মৃত বৃক্ষের কর্তনেরই নির্দেশ
দিয়েছেন। আর সেই সাথে মনু আদি মহর্ষিরা ব্যাপকভাবে
বৃক্ষরোপনেরও নির্দেশ দিয়েছেন। তাই যজ্ঞের জন্য
কোনো জীবিত বৃক্ষ কর্তনের প্রয়োজন নেই, বরং
মৃত বা মৃতপ্রায় বৃক্ষের কাঠই যজ্ঞে সমিধারূপে ব্যবহৃত
হবে।
বর্তমান পরিবেশ দূষণ ও রোগ মহামারীর যুগে যজ্ঞের
আয়োজন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ড. হাফকিন বলেছেন, “ঘি এবং
চিনি মিশ্রণ করে যজ্ঞে পোড়ালে যে ধোঁয়া উৎপন্ন হয়
তা বিভিন্ন রোগজীবাণু ধ্বংস করে।” প্রফেসর টিলওয়ার্ড
বলেন, “চিনি মিশ্রিত হবিষ্যের পরিবেশ শোধনের শক্তি
রয়েছে। এটি যক্ষ্মা, মিলস, বসন্ত প্রভৃতি জীবাণুনাশক।”
গায়ত্রী পরিবার আয়োজিত গোরখপুরে অশ্বমেধ যজ্ঞ
চলাকালীন সময়ে “উত্তর প্রদেশ দূষণ রক্ষা বোর্ড” এর
ডিরেক্টর ড. মনোজ গর্গ একদল বিজ্ঞানী নিয়ে
বেশকিছু পরীক্ষা চালান। এই পরীক্ষার ফল “অখণ্ড
জ্যোতি” সাময়ীকির সেপ্টেম্বর ’৯৭ সংখ্যাতে প্রকাশ
পায়।
যা যজ্ঞের ব্যাপক উপযোগিতা ফুটিয়ে তুলে। বিজ্ঞানীরা
দেখতে পান যজ্ঞ সম্পাদনের পূর্বে সে স্থানে বিষাক্ত
সালফার ডাই অক্সাইড ও নাইট্রাস অক্সাইডের পরিমাণ ছিল
যথাক্রমে ৩.৩৬ ও ১.১৬ ইউনিট এবং যজ্ঞ সম্পাদনের
শেষে বিষাক্ত গ্যাস দুটির পরিমাণ কমে দাড়ায় যথাক্রমে ০.৮০
ও ১.০২ ইউনিট।
বিজ্ঞানীর দল যজ্ঞকুণ্ডের কিছু দূরে অবস্থিত জলাশয়ের
পানি পরীক্ষা করেও অভূতপূর্ব ফল লাভ করেন। তাঁরা
দেখতে পান সংগৃহীত নমুনায় যজ্ঞের পূর্বে ব্যাকটেরিয়া
ছিল ৪৫০০ এবং যজ্ঞের শেষে ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ কমে
দাড়ায় ১২৫০।
যজ্ঞাবশিষ্ট যে ছাই ছিল তাতে মিনারেল পদার্থের পরিমাণ
পরীক্ষা করে উত্তর প্রদেশ কৃষির ডেপুটি ডিরেক্টর
একে উত্তর মৃত্তিকা উর্বরকারক বলে মত দেন।
১৯৯৩-১৯৯৫ পর্যন্ত ২৭টি যজ্ঞভিত্তিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়,
যার প্রত্যেকটিই বর্তমানের পরিপ্রেক্ষিতে যজ্ঞের
উপযোগিতা ব্যাপকহারে সমর্থন করে।
আপনারা অনেকেই ভূপাল ট্র্যাজেডির কথা শুনেছেন,
যেখানে বিষাক্ত এমআইসি গ্যাস নির্গমনের ফলে শতশত
মানুষ মারা যায় এবং সহস্র মানুষ দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত
হয়। এই গ্যাস ছড়িয়ে পড়েছিল মাইলের পর মাইল।
৪মে ১৯৮৫ এর দৈনিক “দ্যা হিন্দি” এর একটি প্রতিবেদন
সকলকে বিস্ময়ে হতবাক করে দেয়। প্রতিবেদনের
শিরোনাম ছিল “দূষণ প্রতিরোধে বৈদিক উপায়।” যেখানে বলা
হয় ওই গ্যাস প্ল্যান্টের খুব নিকটবর্তী সোহান লাল খুশওয়া
এর পরিবারের কোনো সদস্যই ওই ঘটনার ফলে মৃত্যু
তো দূরে থাক অসুস্থই হয় নি। কারণ কি? অগ্নিহোত্র। হ্যাঁ
একমাত্র এই পরিবারটিই সেখানে নিয়মিত বৈদিক অগ্নিহোত্র
যজ্ঞ করত। যার ফল স্বরূপ এই ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবল থেকে
রক্ষা পায় পরিবারটি। আর এই ঘটনা পরিবেশ দূষণ রোধে
অগ্নিহোত্র যজ্ঞের কার্যকারিতা পুনরায় প্রতিপাদন করল।
তাই তো বৈদিক ধর্ম ঘোষণা দিয়েছে “য়জ্ঞো বৈ
শ্রেষ্ঠতম কর্মম্”।
ভগবানও বলেছেন যজ্ঞের মাধ্যমে মনীষিরা কেবল
নিজের চিত্ত শুদ্ধিই ঘটায় না, সেই সাথে ভূত অর্থাৎ
পরিবেশের শুদ্ধতাও বজায় রাখে। আর কলির এ দুঃসময়ে
আমরা যজ্ঞবিমুখী হয়ে কেবল অন্ধকারেই ঘুরে
বেড়াচ্ছি। তাই আমাদের উচিত পুনরায় অগ্নিহোত্র আদি যজ্ঞ
আয়োজনের মাধ্যমে সনাতনের স্বর্ণযুগে ফিরে যাওয়া।
যেদিন ঘরে ঘরে সুবাসিত অগ্নিহোত্রের গন্ধ ছেয়ে
যাবে এবং মুখে মুখে গায়ত্রীর পবিত্র ধ্বনি ও মহামৃত‍্যূজ্ঞয় মন্ত্রে।

, শিব হলেন হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সর্বোচ্চ দেবতা। সনাতন ধর্মের শাস্ত্রসমূহে তিনি পরমসত্ত্বা রূপে ঘোষিত। শিব সৃষ্টি-স্থিতি-লয়রূপ তিন কারনের কারন, পরমেশ্বর- এটা তার প্রণাম মন্ত্রেই বার বার উঠে এসেছে। তিনি জন্মরহিত, শাশ্বত, সর্বকারণের কারণ; তিনি স্ব-স্বরূপে বর্তমান, সমস্ত জ্যোতির জ্যোতি; তিনি তুরীয়, অন্ধকারের অতীত, আদি ও অন্তবিকাশিত।



ভগবান শিব কে মহাকাল বলা হয় কেন ?

প্রলয়কর্তা অর্থে ঈশ্বরের নাম শিব। কিছুকাল না গেলে কোনো বস্তুর ধ্বংস অসম্ভব। তাই শিবকে কাল ও মহাকালও বলা হয়। যিনি সব কিছুর ধ্বংসকর্তা তাঁর আবার ধ্বংস কী? সুতরাং শিবের একটি বিশেষ নাম মৃত্যুঞ্জয়। বিশ্বকে ঈশ্বরের শরীর বলা হয়েছে। শিবোপাসক গণ মনে করেন ও সাধারণতও এই বিশ্বাস প্রবল দেখা যায় যে, মহাদেবের ললাটে ও মানুষের চোখের মতো তিনটি চোখ আছে। বাস্তবিক তা নয়। সূর্য, চাঁদ ও আগুনই মহাদেবের তিন চোখ, তাই তিনি ত্রিলোচন। যথা, শঙ্করাচার্য-কৃত অপবাদভঞ্জন স্তোত্রে “বন্দে সূর্যশশাঙ্ক বহ্নিনয়নং” ইত্যাদি। তিন চোখ তিন রকমের বলে মহাদেবের এক নাম বিরুপাক্ষ। জীর্ণদশায় প্রলয় ঘটে ও কালের বয়স অপরিমেয় বলে মহাদেবের মূর্তি বুড়ো মানুষের শরীরের মতো কল্পিত হয়েছে, তাঁকে প্রায় সর্বদা বৃদ্ধ বলে বর্ণনা কর হয়। চিতাভস্ম, শ্মশান ও নরমুণ্ড প্রভৃতি ধ্বংস বা মৃত্যুর স্মারক বলে ওই সবের দ্বারা তাঁকে দেখা হয়েছে। ধ্বংসকর্তা স্বয়ং মৃত্যুঞ্জয়, সুতরাং তাঁর মৃত্যুঞ্জয়ত্ব দেখানোর জন্য তিনি বিষধর সর্পজড়িত বলে বর্ণিত। মহাদেবরূপী কাল ও জড়জগৎরূপী প্রকৃতি সংযোগেই সব কিছুর উৎপত্তি হয়, সুতরাং মহাদেব ও দুর্গাকে জগতের পিতা ও মাতা বলা হয়েছে। কালিদাস বলেছেন “জগতঃ পিতরৌ বন্দে পার্বতী পরমেশ্বরৌ।” এই জন্য শিবলিঙ্গ ও গৌরীপট্টেরও কল্পনা। শবশিবারূঢ়া কালীমূর্তি, শক্তিহীন হলে শিবের যে অবস্থা ঘটে তা দেখানোর জন্য কল্পিত হয়েছে। কালী মহাদেবের শক্তি, সুতরাং শিবের দেহ থেকে শক্তি পৃথক হয়ে বেরিয়ে এলে শিব শক্তিহীন হয়ে শবের মতো পড়ে থাকেন। শঙ্করাচার্য আনন্দলহরীতে বলেছেন, “শিবঃ-শক্ত্যা-যুক্তো ভবতি শক্তঃ প্রভবিতুং। নচদেবং দেবোনখলু কুশলঃ স্পন্দিতুমপি।” অর্থাৎ, শিবের প্রভাব শক্তিযুক্ত থাকলেই; নয়তো তাঁহার নড়াচড়ার শক্তিও থাকে না। ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণের প্রকৃতি খণ্ডেও ওই কথা আছে। “শিবশক্তস্তয়া শক্ত্যাশবাকার স্তয়া বিনা।” অর্থাৎ, শিব শক্তিসহ থাকলেই শক্তিমান, নচেৎ শবাকার হন। মহাদেবকে বৃষবাহন বলার তাৎপর্য্য এই যে, কালের গতি বৃষভের গতির মতো ধীর অথচ নিশ্চিত। মেঘই মহাদেবের জটাজুট, সুতরাং শিবজটা থেকে গঙ্গার নির্গম হয় এর অর্থ এই যে, মেঘ থেকে জল নির্গত হয়। মহাদেবকে ভোলামহেশ্বর ও ধুস্তরফলাদি ভক্ষণকারী বলার তাৎপর্য এই যে, কালকে অনেক সময় মদবিহ্বল ব্যক্তির মতো কাজ করতে দেখা যায়। যেমন দুর্যোধনের রাজ্যভোগ ও যুধিষ্ঠিরের বনবাস প্রভৃতি। মহাদেব বৃদ্ধ কিন্তু উমা নিত্যযৌবনা, এর তাৎপর্য এই যে সময় একবার গেলে আর ফেরে না এবং তার বয়সেরও অন্ত নেই। কিন্তু পৃথিবী প্রতি বছর অভিনব বেশ ধারণ করে ও একবার বসন্ত শেষ হলেও তা বার বার আসতে থাকে।
কাল শূন্যের অনুরূপ ও আচ্ছাদনবিহীন বলে তাকে শ্বেতকায় ও দিগম্বর বলা হয়েছে। মহাদেবকে আদিদেব বলার তাৎপর্য এই যে, সবার আগেও কাল বিদ্যমান ছিল। সবই কালে ঘটছে। সুতরাং মহাদেব সর্বজ্ঞ, কালেই জ্ঞানলাভ হয়, সুতরাং তিনি জ্ঞানদাতা, এবং যশস্বী মহাত্মাদের কাল বাঁচিয়ে রাখে, সুতরাং তিনি ভক্তমুণ্ডমালী। মহাভারতে সুরথ সুধন্বার মুণ্ডগ্রহণ করার জন্য মহাদেবের যে আগ্রহ বর্ণিত হয়েছে, তাতে তাঁকে ভক্তমুণ্ডমালী শব্দের বাচ্য করে তুলেছে বলতে হবে।
অনন্ত বা শূন্যের বলরামরূপ কল্পনা করে কালের কল্পিতরূপ মহাদেবের সদৃশ করা হয়েছে। একটি মনোহরশায়ী গানেও বলা হয়েছে, “তার পর একজন বৃষভেতে আরোহণ, দাদা বলাইর মতন।” বাস্তবিক বলরাম ও মহাদেবের রূপে বিলক্ষণ সাদৃশ্য আছে। অনন্ত কাল অনন্ত আকাশের সদৃশ্যই বটে। শাস্ত্রে অনেক জায়গায় শিব ও দুর্গাকে পুরুষ ও প্রকৃতিও বলা হয়েছে।
রুদ্রের আট রকম শরীরের বর্ণনাও আছে।

যথা— সূর্য,
জল,
পৃথিবী,
অগ্নি,
আকাশ,
বায়ু,
দীক্ষিত ব্রাহ্মণ ও চন্দ্র।

মহামারির মহামন্ত্র মহামৃত‍্যূজ্ঞয় মন্ত্র

মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র একটি সর্বরোগ হরণকারী মন্ত্র । এই মন্ত্রটি ভগবান মহাদেবকে স্মরণ করে রচিত । এই মন্ত্রটি ঋগ্বেদেও দৃষ্ট হয় - আবার এই মন্ত্রটি মার্কণ্ডেয় পুরাণেও দৃষ্ট হয় । এই মন্ত্রটি জপ করলে মানুষ সব অশান্তি , রোগপীড়া , ব‍্যাধি থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত হয় । নিরাকার মহাদেবই মৃত‍্যুমুখী প্রাণকে বলপূর্বক জীবদেহে পুণঃ প্রতিষ্ঠিত করেন এবং অপার শান্তিদান করেন । এই মন্ত্রটির সাথে একটি কাহিণী প্রচলিত আছে । সেটি হল - মহর্ষি মৃকন্ডু এবং তাঁর পত্নী মরুদবতী পুত্রহীণ ছিলেন । তারা তপস‍্যা করেন মহাদেবকে সন্তুষ্ট করেন এবং এক পুত্র লাভ করেন , যার নাম হল মার্কন্ডেয় । কিন্তু মার্কন্ডেয়র বাল‍্যকালেই মৃত‍্যুযোগ ছিল । অভিজ্ঞ ঋষিদের কথায় বালক মার্কন্ডেয় শিব লিঙ্গের সামনে মহামৃত‍্যুঞ্জয় মন্ত্র জপ করতে লাগলেন । যথা সময়ে যম রাজ এলেন । কিন্তু মহাদেবের শরণে আসা প্রাণকে কেইবা হরণ করতে পারে ! যমরাজ পরাজিত হয়ে ফিরে গেলেন এবং মার্কন্ডেয় মহাদেবের বরে দীর্ঘায়ু লাভ করলেন । পরে তিনি মার্কন্ডেয় পুরাণ রচনা করলেন ।

মার্কন্ডেয় ঋষি মহাদেবের স্তুতি করলেন মহামৃত‍্যুঞ্জয় স্তোত্রের মাধ‍্যমে যেটি মার্কন্ডেয় পুরাণে পাওয়া যায় ।

মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র:
মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্রের প্রথম উল্লেখ
পাওয়া যায় ঋগ্বেদে। তার পর যজুর্বেদ
এবং অথর্ব বেদও নিজেদের শ্লোকে
অন্তর্ভুক্ত করেছে এই মন্ত্রকে। এই
অন্তর্ভুক্তি কি আখেরে মন্ত্রের
জনপ্রিয়তার ফল?
না কি বহুল পাঠের কারণে চারটি বেদের
মধ্যে তিনটিই গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছে
মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র? এমনই তার মাহাত্ম্য?
শ্লোকের দিকে তাকালেই এই মন্ত্রের
মাহাত্ম্য স্পষ্ট বোঝা যাবে।
ঋগ্বেদ বলছে,
ওম ত্র্যম্বকম যজামহে সুগন্ধিম
পুষ্টিবর্ধনম।
উর্বারূকমিব বন্ধনান মৃত্যুর্মুক্ষীয়
মামৃতাম।।..............................মন্ত্র
বিশ্লেষণ:.............ওম: বলাই বাহুল্য, হিন্দু
সংস্কৃতির প্রায় কোনও মন্ত্রই ওম ছাড়া
শুরু হয় না! বিশেষ করে, শিবমন্ত্র। তাই,
মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র জপের শুরুতেই ওম
উচ্চারণ করে শুদ্ধ করে নিতে হয়
আত্মাকে। আর, লক্ষ্য না করলেই নয়, ওম
উচ্চারণেরও রয়েছে এক বিশেষ পদ্ধতি।
নাভি থেকে উপরের দিকে নিঃশ্বাসের
সঙ্গে বের করতে হয় ওম শব্দের ধ্বনি।
মানে, প্রাণায়াম শুরু হল এই ধ্বনি উচ্চারণ
দিয়েই।
ত্র্যম্বকম: শিবের একটি নাম ত্র্যম্বক।
মানে, যাঁর তিনটি চোখের মধ্যে একটি
সূর্য, একটি চন্দ্র এবং অপরটি অগ্নি। বেঁচে
থাকার জন্য মানুষের এই তিনটিরই তেজ
প্রয়োজন। তাই যে মন্ত্র উদ্ধার করতে
পারে মৃত্যু থেকে, তার অধিকর্তা
ঈশ্বরকে সম্বোধন করা হয়েছে ত্র্যম্বক
নামে।
যজামহে: যজামহে মানে ত্র্যম্বককে যজন
বা উপাসনা করি। তাঁকে শ্রদ্ধা জানাই।
সুগন্ধিম: যে ঈশ্বরকে এই মন্ত্রে বর্ণনা
করা হয়েছে, তিনি সুগন্ধিযুক্ত। এখানে
শিবের সর্বাঙ্গে যে ভস্মের অনুলেপন,
তাকেই ব্যাখ্যা করা হয়েছে সুগন্ধি
হিসেবে। মানে স্পষ্ট- এই নশ্বর জীবন
একদিন ভস্মেই পরিণত হয়। কিন্তু, মোক্ষ
লাভ করতে পারলে, মৃত্যুভয় কেটে গেলে
ওই ভস্মই হয়ে ওঠে সুগন্ধির সমতুল।
.পুষ্টিবর্ধনম: শিব, যিনি আমাদের মৃত্যু
থেকে রক্ষা করেন, তিনি আমাদের
পুষ্টিবর্ধনেরও সহায়ক। লক্ষ্য করার মতো
বিষয়- পুষ্টি হলেই শরীর নীরোগ হয়। তাই,
মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র শিবকে বর্ণনা করেছে
পুষ্টিবর্ধন রূপে।
উর্বারূকমিব: সংস্কৃতে উর্ব শব্দটিকে
নানা ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। কেউ
বলেন উর্ব শব্দের অর্থ বিশাল, কেউ বা
বলেন মৃত্যুর মতোই ভয়ানক। আর, আরূকম
মানে যা আমাদের রক্ষা করে এই ভয়
থেকে।
বন্ধনান: বন্ধনান শব্দের মধ্যে বন্ধন শব্দটির
উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো। বিশাল,
মৃত্যুর মতো ভয়ানক ভয় আসলে বন্ধনেরই
নামান্তর। সেই বন্ধন থেকে আমাদের মুক্ত
করেন মহামৃত্যুঞ্জয় শিব।
মৃত্যুর্মুক্ষীয়: মৃত্যু থেকে উদ্ধার করা!
মামৃতাম: মা শব্দটির অর্থ সংস্কৃতে না!
তাহলে নয় অমৃতাম- শব্দবন্ধের ব্যাখ্যা কি
দাঁড়ায়? এই শব্দবন্ধে বলতে চাওয়া
হয়েছে, শিব আমাদের মৃত্যু থেকে উদ্ধার
করুন, কিন্তু অমৃত থেকে নয়। অমৃত এখানে
জীবনের আনন্দের কথাই বোঝাচ্ছে।
মহামত্যুঞ্জয় মন্ত্র কীভাবে পৃথিবীতে
এল:
শিবপুরাণ বলে, এই মন্ত্রের আবিষ্কর্তা
ঋষি মার্কণ্ডেয়। মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র পাঠ
করে তিনি উদ্ধার পান মৃত্যুর হাত
থেকে। তার পরে এই মন্ত্র পৃথিবীতে
জনপ্রিয় হয়।
বেশ কিছু পুরাণ জানায়, প্রজাপতি দক্ষ
চন্দ্রকে ক্ষয়রোগের অভিশাপ দিলে শিব-
পত্নী সতী এই মন্ত্র দান করেন চন্দ্রকে।
সোমনাথ-তীর্থে এই মন্ত্র পাঠ করে
ক্ষয়রোগ থেকে মুক্তি পান চন্দ্র।
আবার, স্বয়ং শিব এই মন্ত্র দান
করেছিলেন দৈত্যগুরু শুক্রাচার্যকে। এই
মন্ত্র পাঠ করেই দেবতাদের সঙ্গে যুদ্ধে
মৃত অসুরদের বাঁচিয়ে তুলতেনম শুক্রাচার্য।
তাই, একে মৃতসঞ্জীবনী মন্ত্রও বলা হয়।
যা দেখা যাচ্ছে, ধর্মে বিশ্বাস থাকুক বা
না-ই থাকুক, মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্রের একনিষ্ঠ
এবং সঠিক উচ্চারণ আমাদের চালনা করে
সুস্থ জীবনের পথে।।

‘ওঁ ত্রম্বকম যজামহে সুগন্ধিং পুষ্টিবর্ধনাম।।
ঊর্বারুকমিব বন্ধনাৎমৃত্যুমক্ষীয় মামৃতাৎ’।।

এই মন্ত্রটির সাথে একটি কাহিণী প্রচলিত আছে , সেটি হল –

মহর্ষি মৃকন্ডু এবং তাঁর পত্নী মরুদবতী পুত্রহীণ ছিলেন । তারা তপস‍্যা করেন মহাদেবকে সন্তুষ্ট করেন এবং এক পুত্র লাভ করেন , যার নাম হল মার্কন্ডেয় । কিন্তু মার্কন্ডেয়র বাল‍্যকালেই মৃত‍্যুযোগ ছিল , বালক মার্কন্ডেয় শিব লিঙ্গের সামনে মহামৃত‍্যুঞ্জয় মন্ত্র জপ করতে লাগলেন , যথা সময়ে যম রাজ এলেন । কিন্তু মহাদেবের শরণে আসা প্রাণকে কেইবা হরণ করতে পারে ! মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র একটি সর্বরোগ হরণকারী মন্ত্র । এই মন্ত্রটি জপ করলে মানুষ সব অশান্তি , রোগপীড়া , ব‍্যাধি থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত হয় । নিরাকার মহাদেবই মৃত‍্যুমুখী প্রাণকে বলপূর্বক জীবদেহে পুণঃ প্রতিষ্ঠিত করেন এবং অপার শান্তিদান করেন ।

যমরাজ ফিরে গেলেন এবং মার্কন্ডেয় মহাদেবের বরে দীর্ঘায়ু লাভ করলেন । পরে তিনি মার্কন্ডেয় পুরাণ রচনা করলেন । ‘ মহামৃত্যুঞ্জয় যন্ত্র ‘ সামনে রেখে ১২৫০০০ সংখ্যা তে জপ করতে হবে নিষ্ঠা ও পবিত্রতার সহিত জপ করতে হবে ।

শিব পুরানে এই মন্ত্রের এক উপাখ্যান আছে , ধ্রব নামে এক রাজা ছিলেন মহর্ষি দধীচি সাথে রাজার বিরোধ হয় শাস্ত্রের ব্যাখ্যা নিয়ে রাজা তার ব্জ্রের আঘাতে মহামুনি দধীচি টুকরো দেন , দধীচি মরণাপন্ন অবস্থাতে শুক্রাচার্য কে স্মরণ করেন । তিনি এসে দধীচির টুকরো দেহ জোরা করে দেন । এই মৃত্যুসঞ্জীবনী মন্ত্র ভগবান শিবের স্মরণ করতে

আমি সকল বন্ধু ও ভক্তবৃন্দের কাছে অনুরোধ করছি ,সরকারের নির্দেশ পালন করুন ও বাড়িতে স্নান করে ও সন্ধ্যায় ১৮ বার করে মহামৃত‍্যূজ্ঞয় জপ করুন।দেখুন আপনি ও সকল দেশবাসী ভালো থাকবেন।নিজ নিজ বাড়িতে বসে এই মহামন্ত্র করলে কোন ক্ষতি ও অর্থব‍্যায় হবে না।লেখা টি ভালো লাগলে শেয়ার করুন ।আপনার বন্ধুরাউ উপকৃত হবে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200408081215

Wednesday, April 8th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্র অনুযায়ি সু সন্তান ও নিঃসন্তান

জোতিষ শ্রাস্ত্র অনুযায়ি সু সন্তান ও নিঃসন্তান

সুপ্রভাত
বিয়ের পর সন্তান হতে দেরী বা সমস্যা এই নিয়ে অনেক দ‍্যাম্পত‍্য জীবনে অসান্তি দেখা যায়।তাদের জন্য আজকের প্রতিবেদন।

গর্ভধান প্রসঙ্গ।কখন সহবাস করলে সুসন্তান ও পুত্র সন্তান আসবে জেনেনিন।

বিবাহিত নারী-পুরুষরা অনেকেই যৌন্য তৃপ্তি মিটাতেই একে অন্যের সাথে মিলিত হই। সন্তান উৎপাদনের জন্য কয় জনই বা মিলিত হই!
একটু ভেবে দেখুন, সন্তান তো এসে যায় ভুল ক্রমে যৌন্য তৃপ্তি মিটাতে গিয়ে। তাই গর্ভধান কালীন কিছু কথা জেনে নিন।
বিবাহিত অর্থাৎ দাম্পত্য জীবনের মূল লক্ষ্য হল সুস্থ-সবল, গুণবান, যশস্বী, ধার্মিক, সুশীল সন্তান প্রাপ্তি। স্ত্রী-পুরুষের স্বাভাবিক গঠন এমন যে তারা পরস্পর মিলিত হলে স্ত্রী গর্ভবতী হয়। কিন্তু এই মিলনের জন্য তিথি নক্ষত্র, দিন ক্ষণ, শুভ ও অশুভ বিচার করে দিন নির্ধারণ করা হয় তবে তার সুপ্রভাব সন্তানের ওপর পড়ে।যেমন শুক্লপক্ষেরপঞ্চমী,নবমী, চর্তুদশী,ওপূর্ণীমা,চারটি শুক্রবার, স্বাথী,পূর্ব ফ্লগুনী,উত্তর ফ্লাগুনী ও অনুরাধা নক্ষত্র।সাদা রঙের পোশাক,বিছানার চাদর সাদা।
# _স্মৃতি_শাস্ত্রে_লিখিত_আছে ,
নিষেকাদ্ বৈজিকং চৈনো গার্ভিকং চাপমৃজ্যতে।
ক্ষেত্রসংস্কার সিদ্ধিশ্চ গর্ভাধানফলং স্মৃতম্।।
অর্থাৎ, বিধি বিধান মতো এবং সংস্কার মতো গর্ভাধান থেকে শুভগুণ সম্পন্ন সুযোগ্য সন্তান সৃষ্ট হয়। আর এই সংস্কার থেকেই বীর্য ও গর্ভ সংক্রান্ত পাপের নাশ হয়, দোষ নষ্ট হয়, ক্ষেত্র সংস্কার হয়। এগুলিই হল গর্ভাধান সংস্কারের ফল বা পরিণতি।
নানা সমীক্ষা ও গবেষোণার দ্বারা এটা প্রত্যক্ষ করা হয়েছে গর্ভাধান কালে স্ত্রী-পুরুষ যেমন ভাবনায় ভাবিত থাকেন,বা তাদের মানসিক অবস্থা যেমন থাকে তা তাদের রজঃ বীর্যে প্রতিফলিত হয়। সেই থেকে সৃষ্ট সন্তানের ওপরে সেই ভাবনা পড়ে।
# _সুশ্রত_সংহিতায়_লেখা_আছে ,
আহারাচার চেষ্টা ভিয়াদৃশোভি সমন্বিতৌ।
স্ত্রীপুংসৌ সমুপেয়াতাং তয়োঃ পুত্রোত্তপি তাদৃশঃ।।
(সুশ্রত সংহিতা/শরীর ২/৪৩/৫০)
অর্থাৎ- নর নারী যেমন আহার ব্যবহার বা প্রচেষ্টায় মিলিত হয়ে পরস্পর সহবাস করে তাদের পুত্র সন্তানও তেমনি স্বভাব প্রাপ্ত হয়।
ঋতুকালের চতুর্থ দিনে স্নান করে পবিত্র হয়ে শ্রদ্ধা ভরে সাত্ত্বিক ভাবে ঈশ্বর, মহাপুরুষদিগকে প্রণাম করে তাহার পর স্বামীর সাথে সহবাস করলে সুশীল, ধার্মিক, উত্তম সন্তান লাভ হয়। রাত ১২-টা থেকে ভোর ৩-টের মধ্যে সহবাসের ফলে যে সন্তান জন্ম হয় সে ভক্ত হয়, অর্থাৎ ধার্মিক হয়। ঋতুর চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম, নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ রাত্রে সহবাস অতি উত্তম।
একদাশী, দ্বাদশী বা কোন ব্রতের আগে বা ব্রতের দিন বা ব্রতের পরের দিন সহবাস করলে সন্তান অসুর হয়ে জন্মায়।অমাবস্যা, ,ত্রয়োদশী, রবিবার, সংক্রান্তি, অষ্টমী, গ্রহণ, বারবেলা, কালবেলা, রাক্ষসীবেলা, শণিবার, মঙ্গলবার, পূজা পর্বের দিন সহবাসে উৎপন্ন সন্তান ও দুঃখী হয়।
# _উল্লেখ্যঃ সকালে, সন্ধ্যায় ও দূপুরে সহবাস সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
দৈত্যমাতা দিতি জোর করে কশ্যপ মুনিকে প্রাতঃকালে সহবাসে বাধ্য করলে তাহাদিগের হিরন্যক্ষ – হিরন্যকশ্যপ নামক দুই অসুর পুত্র ও হোলিকা নামক এক আসুরী কন্যা জন্মায়।
কেকসী সন্ধ্যাকালে বিশ্রবা মুনিকে সহবাসে বাধ্য করলে তাদের সন্তান রাবণ রাক্ষস হয়।
সুতরাং ঐ সময়ে সহবাস নিষিদ্ধ।
অল্প কথায় গর্ভাধান একটি পবিত্র কর্ম। শুদ্ধ বস্ত্রে, শুদ্ধ শয্যায়, শুদ্ধ চিত্তে সহবাসে লিপ্ত হতে হয়। তবেই সুশীল, ধার্মিক, সুকুমার-সুকুমারী পুত্র বা কন্যা সন্তান লাভ হয়।
ক্লান্ত, চিন্তিত, ভয়ার্ত, পায়খানা-প্রস্রাবের বেগ, ক্ষুধা, পিপাসা, মানসিক প্রতিকূলতার সময় সহবাস নিষিদ্ধ।
গর্ভধারণের সময় ধর্ম চিন্তা করলে সন্তান ধার্মিক হয়।
# _গর্ভাধানের_পূর্বে_যে_মন্ত্র_পাঠ_করতে_হয়ঃ
"গর্ভং ধেহি সেনাবালি গর্ভং ধেহি প্রথুষ টুকে।
গর্ভং তে অশ্বিনী দেবাবাধাতাং পুষ্কর স্রজৌ।।"
অর্থাৎ, সেনাবালি দেবি! এবং হে বিস্তৃত প্রথুষটুকা দেবী! তুমি এই স্ত্রীকে গর্ভধারণের সামর্থ্য দাও ও তাকে পুষ্ট করো। কমল মালায় অশ্বিনী-কুমার ভাতৃদ্বয় তার গর্ভকে পুষ্ট করুন।
সুতরাং, সন্তান উৎপাদন করা শুধু এই জন্যই নয় যে সে আপনাকে শেষ বয়সে ভালো-মন্ধ খাওয়াবে, দেখা-শুনা করবে, সেবা করবে। মৃত্যুর পর যদি আপনি আর আমি নিজ কর্ম দোষে নরকগামী হই সেই সন্তান যেনো নরক থেকে উদ্দার করতে পারে।
তাই সুষ্ঠ, সবল, ভক্ত ও ধার্মিক সন্তান সবারই কাম্য হউক।

আপনার কোষ্ঠীতে নিম্নলিখিত যোগ গুলি থাকলে নিশ্চয় আপনার পুত্র সন্তান লাভের সম্ভাবনা প্রবল -
১। যদি পুত্র স্থান অর্থাৎ পঞ্চম ভাব, পঞ্চম অধিপতি অথবা বৃহস্পতি শুভ গ্রহ দ্বারা দৃষ্ট বা যুক্ত হয় তাহলে পুত্র প্রাপ্তি হয়।
২। যদি লগ্নের অধিপতি ভাবগত হয় ও বৃহস্পতি বলবান হয় তাহলে নিশ্চিন্ত থাকুন, পুত্র সন্তান হবেই।
৩। বলবান বৃহস্পতি লগ্নের অধিপতি দ্বারা দৃষ্ট হয়ে পঞ্চম স্থানে থাকলেও পুত্র সন্তান লাভ হয়।
৪। যদি কেন্দ্র ত্রিকোণের অধিপতি শুভ গ্রহ হয়, পঞ্চমস্থ হয় এবং পঞ্চম অধিপতি দুর্বল না হয় অথবা ষষ্ঠ, অষ্টম বা দ্বাদশে স্থিত হয়, পাপযুক্ত না হয়, অস্তমান না হয়, নীচস্থ না হয় ও শত্রু রাশিগত না হয় তাহলে পুত্র সন্তান লাভ করা যায়।
৫। যদি লগ্ন থেকে পঞ্চম স্থান বৃষ, কর্কট অথবা তুলা রাশিস্থ হয় ও সেই স্থানে শুক্র বা চন্দ্রের অবস্থান থাকে কিংবা শুক্র বা চন্দ্রের দৃষ্টি থাকে এবং পাপী গ্রহের দৃষ্টির যোগ না হয় তাহলে একাধিক পুত্র সন্তান জন্মায়। কিন্তু পঞ্চম স্থানে শনি এবং মঙ্গলের দৃষ্টি থাকলে অনিষ্ট হয়।
৬। যদি কোনও পুরুষের কোষ্ঠীতে রবি-শুক্র নিজ স্থানে ও অংশে বলবান হয়ে উপচয় স্থানে গমন করে এবং মঙ্গল ও চন্দ্র নিজ ঘরে ও অংশে বলবান হয়ে উপায় স্থানে গমন করে তাহলেও পুত্র সন্তান জন্মায়।

প্রতিবিধান যারা নিঃসন্তান তাদের জন্য ও এই প্রতিবিধান ধায‍্য করা হলো।
শুক্র
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায়। জপ সংখ্যা – ২১০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভৃগুসুতায় বিদ্মহে দিব্যদেহায় ধীমহিঃ তন্নঃ শুত্রঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ হিমকুন্দমৃণালাভং দৈত্যানাং পরমং গুরুম্। সর্বশাস্ত্রপ্রবক্তারং ভার্গবং প্রণমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ভুবনেশ্বরী।
ধারণরত্ন – হীরা, ধূপ – গুগুল, বার – শুক্রবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা। ৬-৮ টা পর্যন্ত

রত্ন ১) স্ত্রী সাদা জারকন ৭ রতি
২)ম‍্যাকালাইপ ১৪ রতি লকেট

স্বামী১) শিলং গোমেদ ৯ রতি

২)পঞ্চম পতির রত্ন ৬ রতি

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200408074040

Tuesday, April 7th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

বানিজ‍্য বিষয়ক যোগ

বানিজ‍্য বিষয়ক যোগ

সুপ্রভাত
আজকে সোমবার, এই মহামারির হাত থেকে উদ্ধার জন্য আমার স্নেহ ধন‍্য,ভক্তবৃন্দ ও দেশবাসীর জন্য মহামৃত‍্যূজ্ঞয় হোম করছি নিজ বাড়িতে।

****বানিজ্য বিষয়ক যোগ***

১. লগ্নপতি বুধ লগ্নের সপ্তম থেকে বৃহস্পতির সঙ্গে দৃষ্টি বিনিময় করলে সংবাদপত্র বা বই প্রকাশনার ব্যাবসায় জাতক লাভবান হতে পারে।

২. পঞ্চমে বুধ এবং সপ্তমে মঙ্গল ও শুক্র থাকলে চিকিৎসা, ওষুধ, বা রাসায়নিক দ্রব্যাদির ব্যবসা সূচিত করে। সপ্তমস্থান জলরাশি হলে জাতক তরল পদার্থের ব্যবসা করবে এবং শুক্র, চন্দ্র, ও মঙ্গলের মধ্যে যে গ্রহের প্রভাব বেশি পড়বে সেই অনুযায়ী ব্যবসা হতে পারে।

৩. বুধ শুভ হলে এবং সপ্তমে রবি, মঙ্গল, ও শুক্রের সন্মন্ধে যন্ত্রাদি সম্পর্কিত ব্যাবসায়ে বিশেষ কার্যকরী হবে।

৪. বস্ত্র ব্যবসা বা লোকরঞ্জন সম্পর্কিত ব্যাবসায় সপ্তমে চন্দ্র, মঙ্গল ও শুক্রের শুভ যোগ বিশেষ কার্যকরী হয়।

৫. বুধ পঞ্চমপতি হলে বা পঞ্চমপতির সঙ্গে অথবা পঞ্চমভাবের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত হলে এবং রবি ও মঙ্গল বিশেষ বলবান হয়ে বুধ, পঞ্চম্ভাব ও সপ্তমভাবের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত হলে জাতব্যক্তি বিজ্ঞানী, আবিস্কারক, বা ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ের ব্যাবসায় বিশেষ উন্নতি সাধন করতে পারে।

স্ত্রীর মাধমে ধনপ্রাপ্তি যোগ:-

বলবান দ্বিতীয়পতি সপ্তমপতির সঙ্গে থাকলে অথবা সপ্তমপতিকে শুক্র দৃষ্টি প্রদান করলে এবং লগ্নপতি বলবান হলে তবে এই যোগ সূচিত হয়। এই যোগে জাতব্যক্তি তার স্ত্রীর সাহায্যে অর্থ উপার্জন করে থাকে।

বিবাহে ভাগ্যোন্নতি যোগ - দ্বিতীয়পতি এবং সপ্তমপতির মধ্যে ক্ষেত্র বিনিময় হলে এই যোগের সূচনা হয়। এই যোগে জাতব্যাক্তির বিবাহের পর ভাগ্যোন্নতি হবে।

ভার্যাসহ ব্যাভিচার যোগ :- সপ্তমে চন্দ্র, মঙ্গল, শুক্র এবং শনি এক জোট হলে এই যোগ সূচিত হয়। এই যোগে স্বামী স্ত্রী উভয়ই ব্যাভিচারে লিপ্ত হবে।

সতীস্বাধী পত্নী যোগ :- শুক্র অথবা সপ্তমপতি বুধ বা বৃহস্পতি দ্বারা যুক্ত বা দৃশ্য হলে এই যোগ সূচিত হয়। এই যোগে জাতকের পত্নী, পতিব্রতা, পুণ্যবতী এবং মহান চরিত্রের অধিকারিণী হবেন।

চরিত্র হীন যোগ:যদি চন্দ্র বা শুক্র লগ্নের কেন্দ্রে অবস্থান করে এবং অপর একটি অশুভ পাপ গ্ৰহ যুক্ত বা দৃষ্ট হয় এবং চতুর্থে অপর কোনো অশুভ গ্ৰহ থাকে তবে কুন্ডলী তে চরিত্র হীন যোগ সূচিত হয়।এইরূপ জাতক- জাতীকা ব‍্যাবিচারী,মিথ্যা বাদী ও প্রতারক হয়।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200407155110

Sunday, April 5th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

সংখ্যা তত্ত্বে মহামারী

সংখ্যা তত্ত্বে মহামারী

সুপ্রভাত

আজকে আমি সংখ্যা তত্ব নিয়ে পূনরায় আলোচনা করব।এর আগে বহূবার লিখেছি।আজকে আমার বহূ গুনগ্ৰাহি ভক্ত,বন্ধু সাধারণ মানুষ জানতে চেয়েছে কাল রাত ৯টায় ৯ মিঃ ধরে বাড়ির সমস্ত লাইট নিভিয়ে প্রদীপ, মোমবাতি, টর্চ, মোবাইল এর ফ্লাস লাইট জ্বেলে দিলে এটা জোতিষ অনুযায়ী কি ব‍্যাখ‍্যা ।প্রথমেই বলবো জোতিষ শ্রাস্ত্র একটি সামুদ্রিক শ্রাস্ত্র ও বিজ্ঞান ভিত্তিক।আমি বিষয় টি তূলে ধরছি।ভালো লাগলে শেয়ার করুন।জোতিষ শ্রাস্ত্রের তিনটি দিক ১) জন্মকুন্ডলী বিচার ২)হস্তরেখা ৩) সংখ্যা তত্ব এখানে সংখ্যা তত্ত্বটি প্রাধান্য পেয়েছে।

এখন আমি সংখ‍্যা তত্ত্ব নিয়ে বলছি ,ভালো লাগলে comment ও sare করবেন ।

গণিত বিষয়ের আদিপুরুষ হিসেবে খ্যাত পীথাগোরাস গণিতকে সুপ্রতিষ্ঠিত করায় অনন্য অবদান রেখেছেন। দর্শন, ধর্ম, বিজ্ঞানে তার যশ ছিল অসামান্য। তবে তার সংখ্যাতত্ত্ব সম্পর্কে আমরা খুব কমই জানি।

পীথাগোরাস বিশ্বাস করতেন বিশ্বের সকল বস্তু সংখ্যা দ্বারা ব্যাখ্যা করা সম্ভব। সংখ্যা সম্বন্ধে তার দুর্বলতা ছিল অসীম।

কোন বিন্দুকে একহিসেবে ধরে পর পর বিন্দু বসালে একটি রেখা সৃষ্ট হবে। এজন্য রেখাকে ২ বিবেচনা করা হত। দৈর্ঘ্য, প্রস্থের ক্ষেএফল ধরা হত ৩ এবং বস্তুর ঘনত্বের পরিমান ৪। ঐ যুগে মানুষ শুধুমাত্র ১০ অবধি গণনা করতে পারত।

সংখ্যাগুলোকে তিনি ব্যাখ্যা করতেন এভাবে, ১ সমস্ত সংখ্যার আদি, একারণে ১ দ্বারা ঈশ্বর বোঝানো হয়েছে, ২ সংখ্যাটি নারীর প্রতীক, ৩ পুরুষের প্রতীক, ২(নারী)+৩(পুরুষ)=৫ যা বিবাহের সংখ্যা, ৪ ন্যায়ের প্রতীক এবং ১০ হচ্ছে জাদু সং হবে। দুটি সংখ্যা হতে সেই দুটো সংখ্যাকে আবার যোগ করে একটি একক সংখ্যা বের করতে হবে। এখানে আমি হিব্রোলিক থিয়োরী অনুযায়ী বোঝাতে চেষ্টা করব। ABCDEFGHIJKLMNOPQRSTUVWXYZ.এগুলো কে১২৩৪৫৬৭৮৯ নীচে নীচে লিখলে প্রত‍্যেক অক্ষরের মান পাওয়া যাব,তাতে যেকোন নামের একটি সংখ্যা পাওয়া যাবে।ঐ সংখ্যা কে একক সংখ‍্যয় পরিনত করলে প্রতিটি গ্ৰহের ও সব কিছু নামের সংখ‍্যা পাওয়া যাবে।
-
১ = AJS
২ = BKT
৩ = CLU
৪ = DMV
৫ = ENW
৬ = FOX
৭ = GPY
৮ = HQZ
9)=IR
এবার এই একক সংখ্যার উপর
১৬ = ১ + ৬ = ৭
২৭ = ২ + ৭ = ৯
১৭ = ১ + ৭ = ৮
২৮ = ২ + ৮ = ১০ = ১ + ০ = ১
১৮ = ১ + ৮ = ৯
২৯ = ২ + ৯ = ১১ = ১ + ১ = ২
১৯ = ১ + ৯ = ১০ = ১ + ০ = ১
৩০ = ৩ + ০ = ৩
২০ = ২ + ০ = ২
৩১ = ৩ + ১ = ৪

এখন প্রথ‍্যেকটি গ্ৰহের সংখ‍্যা:রবি-১,চন্দ্র২,বৃহস্পতি-৩,রাহূ -৪,বুধ-৫ শুক্র ৬,কেতু -৭,শনি-৮,মঙ্গল -৯.

এবার বলি কালকের বিষয়:এই মহামারী তে যে যে গ্ৰহ দ্ধায়ী সেগুলোর হলো শনি,মঙ্গল,রাহু,কেতু ও চন্দ্র ।বৃহস্পতি নীচভঙ্গ রাজযোগ করে অনেক মারকত্ব কমিয়েছে।

কাল 05/04/2020=. 5+4 =9 মঙ্গল ,2020=2+0+2+0=4 রাহু
তার মানে 5,4,9 কে পেলাম অর্থাৎ মঙ্গল,রাহু ও বুধ কে পেলাম।
এরপর রাত্রি ৯টা প্রদীপ ,মোমবাতি, টর্চ, মোবাইল এর লাইট জ্বালা এখানে ও ঐ মঙ্গল,৯ মি পর্যন্ত ঘরের লাইট নিভিয়ে ঐ প্রদীপের আর মোমবাতি র আলোয় নিজ নিজ ইশ্বর কে ডাকি।এখানে ও 9+9=18=9 মঙ্গল।।বৈদিক উপিচারে আছে অন্ধকারে প্রদীপের ,মোমবাতি আলোয় অশুভত্ব দূর হয়।যে কোন পূজা ,শ্রাদ্ধ,গ্ৰহপূজা,শান্তি সস্তায়নে প্রদীপ ও মোমবাতি জ্বালানোর প্রয়োজন হয়।এখন তিন বার 9 ব‍্যাবহার হয়েছে।অর্থাৎ 3×9=27 মানে ২ ও ৭ চন্দ্র ও কেতু কেউ পেলাম।এখানে পেলাম না।শনি কে মানে৮ কে।
এবার আমি বলছি ৯মীঃ ঔঁ হ্রীং বীজমন্ত্র করবেন।এবং যেহেতু শনি কেউ তুষ্ট করার প্রয়োজন আছে তাই ৯.৫৩ মিঃ নীল পোশাক পরে মহামৃত‍্যুজ্ঞয় জপ করবেন ১৮ রার ।তাহলে ঐ গ্ৰহ রা তুষ্ট হবে এবং ফল মঙ্গল জনক হবে।সকলের মঙ্গল কামনা করছি ।আপনারা সকলেই সরকারি সমস্ত নির্দেশ পালন করবেন।

ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।১৮ বার

ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।। ১০ বার

এবার আসুন নিজ নিজ নামের সংখ্যা অনুযায়ী আপনাদের চরিত্র, ব‍্যক্তিত্ব,স্বভাব ও কর্ম কেমন এবং ২০২০ কেমন যাবে তা বল্লাম।

আদিসংখ্যা ‘০১’ এর ভাগ্য
--------------------------
‘০১’ সংখ্যা সূর্যের প্রতিনিধিত্ব করে। ‘০১’ হচ্ছে আদিসংখ্যা, যার থেকে বাকি ‘০৯’-টি সংখ্যার সৃষ্টি হয়েছে। যে ব্যক্তির জন্ম ০১, ১০, ১৯, ২৮ তারিখে হয়েছে, তার আদি সংখ্যা হচ্ছে ‘০১’। এমন ব্যক্তি নিজে নিজেই সবকিছু বুঝে নেবে, নিজের কার্যক্ষেত্রে নতুন নতুন আবিষ্কার করবে আর কড়া মেজাজেরও হবে। তার স্বভাবে জেদ আর আত্মাভিমান থাকবে। এমন ব্যক্তি যে কাজই হাতে নিক না কেন, তাকে পূর্ণ করতে সর্বদা সচেষ্ট হয়ে থাকবে। ‘০১’ সংখ্যা দ্বারা প্রভাবিত ব্যক্তি উচ্চাভিলাষী হয়। কারো নিয়ন্ত্রণ পছন্দ করে না। যে কার্যক্ষেত্রেই পা রাখুক না কেন, সেখানেই প্রথম স্থান অধিকার করে নেয়। সংখ্যা ‘০১’ এর ব্যক্তিদের উচিত গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যান আর কাজ যে কোনো মাসের ০১, ১০, ১৯, ২৮ তারিখে শুরু করা। আর ২১ মার্চ থেকে ১৯ এপ্রিলের ভেতরে এই সংখ্যার ব্যক্তিদের বিশেষ উপলব্ধি প্রাপ্ত হয়। রবি আর সোমবার সৌভাগ্যবর্ধক দিন। এই সাল ততটা ভালো যাবে না। এই বছরে জীবিকা এবং কাজকর্মে যথেষ্ট ওঠানামা আর সংঘর্ষের মুখোমুখি হতে হবে। দাম্পত্য সম্পর্কেও চাপ থাকবে। একের পর এক সমস্যা আসবে। যদিও স্বাস্থ্যকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি সন্তুষ্টিজনক হয়ে থাকবে। সন্তানকে কেন্দ্র করে কিছুটা চাপের সৃষ্টি হবে। প্রেমের ব্যাপারে সাবধান। গোপন প্রেম-সম্পর্ক ফাঁস হয়ে পড়ায় সমস্যা দেখা দিতে পারে। প্রতিযোগিতায় সফলতা পাবেন।

আদিসংখ্যা ‘০২’ এর ভাগ্য
--------------------------
সংখ্যা ‘০২’ দ্বারা প্রভাবিত ব্যক্তি স্বভাবের দিক থেকে বিনম্র, কল্পনাশীল আর ভাবুক। সংখ্যা ‘০২’ দ্বারা প্রভাবিত ব্যক্তিদের নিজেদের মানসিক চাপের হাত থেকে মুক্তি পাবার চেষ্টা করা উচিত। এই দুর্বলতার জন্যই তাদের নানান রকমের বাধার মুখোমুখি হতে হয়। তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব দেখতে পাওয়া যায়। ০২, ১১, ২০ অথবা ২৯ তারিখ আর বিশেষ করে ২১ জুন থেকে ২২ জুলাইয়ের মধ্যে সময়টা এদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রবিবার, সোমবার আর শুক্রবার শুভ হয়। এই সাল ব্যবসায়িক দৃষ্টিতে আর কাজকর্মের দৃষ্টিতে ভালোই কাটবে। কাজকর্মে নতুন নতুন লক্ষ্য নির্ধারিত হবে। স্বাস্থ্যে ওঠানামা লেগে থাকবে। তবে ক্যারিয়ারের ক্ষেত্রে এগিয়ে চলার সুযোগ মিলবে। চারদিক থেকে এই বছরে ধনলাভ হতে থাকবে। চাকরিতে প্রোমোশন আর ভাগ্যোন্নতির সুযোগ এই বছরে ভালোই আসবে।

আদিসংখ্যা ‘০৩’ এর ভাগ্য
--------------------------
‘০৩’ সংখ্যার প্রতিনিধি গ্রহ হচ্ছে বৃহস্পতি। ‘০৩’ সংখ্যার ব্যক্তি হচ্ছে তারা যাদের জন্ম যে কোনো মাসের ০৩, ১২, ২১ অথবা ৩০ তারিখে হয়। ‘০৩’ সংখ্যার জাতক নিশ্চিতভাবে উচ্চাকাক্সক্ষী হয়। কোনো অধীনস্থ পদে এরা সন্তুষ্ট হতে পারে না। তাদের দৃষ্টি সর্বদা উঁচুতে ওঠার দিকেই থাকে। এরা অনুশাসনপ্রিয় হয়, কঠোরও হয়। এরা যে কোনো ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ স্থানে ঠিকই পৌঁছে যায়। এদের দুর্বলতা এদের মধ্যে একনায়ক হয়ে ওঠার প্রবৃত্তি কখনো কখনো বড় হয়ে পড়ে। সংখ্যা ‘০৩’ দ্বারা প্রভাবিত ব্যক্তিরা অত্যন্ত আত্মাভিমানী হয় এবং এরা অন্যের উপকার গ্রহণ করতে চায় না। স্বাধীন স্বভাবের হয় আর কোনো প্রকারের নিয়ন্ত্রণ সহ্য করতে পারে না। সংখ্যা ‘০৩’ এর ব্যক্তিদের নিজের প্ল্যান আর কোনো নতুন কাজ যে কোনো মাসের ০৩, ১২, ২১ বা ৩০ তারিখে শুরু করা উচিত, বিশেষত ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০ মার্চ অথবা ২২ নভেম্বর থেকে ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে করা উচিত। ‘০৩’ সংখ্যার ব্যক্তিদের জন্য সবচেয়ে শুভ দিন হলো মঙ্গলবার, বৃহস্পতিবার আর শুক্রবার। এই সাল শুভ ফলপ্রদ নয়। কাজ শেষ হতে হতে মাঝপথে আটকে যাবে। ব্যবসার পরিস্থিতিও যথেষ্ট ক্ষতিকারক হয়ে থাকবে। ভেবেচিন্তে কাজ না করলে পরিণাম অত্যন্ত বিপজ্জনক হতে পারে। বিদ্যার্থীরা অনুকূল ফল পাবে।

আদিসংখ্যা ‘০৪’ এর ভাগ্য
--------------------------
সংখ্যা ‘০৪’ দ্বারা প্রভাবিত ব্যক্তিদের স্বভাব চরিত্র বিচিত্র হয়। এরা সব কিছুকে উল্টে বা বিপরীত দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে। চার সংখ্যার ব্যক্তি হচ্ছে তারা, যাদের জন্ম যে কোনো মাসের ০৪, ১৩, ২২ বা ৩১ তারিখে হয়েছে। ‘০৪’ সংখ্যার ব্যক্তিদের গুরুত্বপূর্ণ কাজ যে কোনো মাসের ০৪, ১৩, ২২ আর ৩১ তারিখে শুরু করা উচিত তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি কাজ শুরু করা হয় ২১ জুন থেকে ৩১ আগস্টের মধ্যে। ‘০৪’ সংখ্যার ব্যক্তিদের শুভ দিন হলো শনিবার, রবিবার এবং সোমবার। এই বছরটা ক্যারিয়ার আর চাকরির ক্ষেত্রে নতুন সুযোগ প্রদান করবে। এই বছরে অধ্যয়নরত বিদ্যার্থীদের সফলতা আসবে। দাম্পত্য জীবন আর পারিবারিক জীবনে কিছুটা তারতম্যতার অভাব থাকবে। পরস্পরের ইগো সমস্যার কারণ হয়ে উঠবে। রাজনীতির ক্ষেত্রে প্রভাব-প্রতিপত্তি আর পরাক্রম বৃদ্ধি পাবে। এই বছরে উদ্যম নিয়ে কাজ শুরু করলে সফলতা নিশ্চিত। ধৈর্যহারা হবার সম্ভাবনা রয়েছে। এক্ষেত্রে সতর্ক থাকা উচিত।

আদিসংখ্যা ‘০৫’ এর ভাগ্য
--------------------------
সংখ্যা ‘০৫’ এর অধিষ্ঠাতা গ্রহ হচ্ছে বুধ। ‘০৫’ সংখ্যার ব্যক্তিদের জন্ম মাসের ০৫, ১৪, ২৩ তারিখে হয়। ‘০৫’ সংখ্যার ব্যক্তিদের পক্ষে শুভ দিন হলো বুধবার আর শুক্রবার। ‘০৫’ সংখ্যার ব্যক্তিদের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হলো এরা নিজেদের স্নায়বিক শক্তির ব্যয় করে ফেলে। যার ফলে দুর্বলতার শিকার হতে হয়। স্বভাব খিটখিটে হয়ে পড়ে। এই সাল মিশ্র ফল আনবে। পরিবারের কোনো বয়স্ক সদস্যের স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে পড়তে পারে। বিশেষ করে মৌসুমি রোগের প্রকোপ বজায় থাকবে। চাকরি ক্ষেত্রেও কাজকর্মের প্রতি বসদের সন্তুষ্টি বজায় রাখাটা মুশকিল হয়ে উঠবে। বেশি পরিশ্রম করতে হবে। সব মিলিয়ে ২০১৩ সাল সংঘর্ষ আর চ্যালেঞ্জে পরিপূর্ণ বছর হয়ে থাকবে। ব্যবসাতে বৃদ্ধি ঘটবে। নতুন প্রযুক্তির ব্যাপারে যা কিছু ভাবনাচিন্তা চলছে সেদিকে কিছুটা উন্নতি হবে, তবে কোনো ভালো নাও আসতে পারে। এই বছরে কাজ আর পরিবারÑ দুটোর মধ্যে সমন্বয় বজায় রাখাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে থাকবে।

আদিসংখ্যা ‘০৭’ এর ভাগ্য
--------------------------
যেসব ব্যক্তির জন্ম যে কোনো মাসের ০৭, ১৬ অথবা ২৫ তারিখে হয়েছে, তাদের আদিসংখ্যা ‘০৭’ হয়। ‘০৭’ সংখ্যা দ্বারা প্রভাবিত জাতক উগ্র স্বভাবের হয়। এদের মধ্যে মৌলিকতা থাকে। ব্যক্তিত্বও অন্যদের থেকে আলাদা হয়। এরা কিছুটা অস্থির স্বভাবের হয়।
‘০৭’ সংখ্যার ব্যক্তিরা সফল লেখক, চিত্রকার আর কবি হয়ে ওঠে। এরা যে কোনো কার্যক্ষেত্রেই আগ্রহ দেখাক, তাতেই এরা সিদ্ধহস্ত হয়ে ওঠে। ‘০৭’ সংখ্যার ব্যক্তিদের উচিত নিজেদের যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ যে কোনো মাসের ০৭, ১৬ বা ২৫ তারিখে করা। রবিবার আর সোমবার হচ্ছে শুভ। এই বছরটা সমস্যাই নিয়ে আসবে। চাকরিজীবী হলে ইচ্ছার বিপরীত স্থানে ট্রান্সফার হতে পারে। ষড়যন্ত্রের মুখে পড়তে পারে। এই সময় অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করে চলতে হবে। ব্যবসার পরিস্থিতি স্বাভাবিকই থাকবে। কিন্তু ছুটোছুটি অত্যন্ত বেশি করতে হবে। শরীর-স্বাস্থ্যের ওপরে সজাগ দৃষ্টি রাখা দরকার। বিদ্যার্থীরা এই বছরে তেমন একটা সাফল্য পাবে না।

আদিসংখ্যা ‘০৮’ এর ভাগ্য
--------------------------
এই সংখ্যার প্রভাব সেই সব ব্যক্তির ওপরে পড়ে, যাদের জন্ম যে কোনো মাসের ০৮, ১৭ বা ২৬ তারিখে হয়। ‘০৮’ সংখ্যার ব্যক্তিরা নিজেদের জীবনকালে ভুল বোঝাবুঝির শিকার হয়ে পড়ে। সম্ভবত এই কারণেই এরা একাকীত্ব অনুভব করে। এরা কট্টরপন্থি হয় আর নিজেদের বিচারধারার বিরোধিতা এরা সহ্য করে না, যার ফলে এদের বেশ কিছু শত্রুও তৈরি হয়। ‘০৮’ সংখ্যার ব্যক্তিদের উচিত, নিজেদের যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ যেন যে কোনো মাসের ০৮, ১৭ বা ২৬ তারিখে শুরু করা হয়। শনিবার হচ্ছে এই সংখ্যার জাতকদের পক্ষে শুভ দিন। এই বছরটা উন্নতির সংকেত প্রদান করছে। সময় অত্যন্ত অনুকূল সেটার ভরপুর লাভ ওঠান। ব্যবসাতে এই সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ করলে মুনাফা বাড়বে। চাকরির ক্ষেত্রে চারদিকেই প্রশংসা হবে। কাজকর্মে নতুন পদ্ধতি গ্রহণ করবেন, যেটা সবার দ্বারাই প্রশংসিত হবে। ইন্টারভিউ, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাতেও সফলতা আসবে। তবে শত্রুপক্ষ ঈর্ষা আর দ্বেষ পালন করবে, কিন্তু তাতে কোনো ক্ষতিই হবে না।

আদিসংখ্যা ‘০৯’ এর ভাগ্য
--------------------------
যে সব ব্যক্তির জন্ম যে কোনো মাসের ০৯, ১৮ বা ২৭ তারিখে হয়, বিশেষ করে যাদের জন্ম তারিখ মঙ্গলের অবস্থানকাল অর্থাৎ ২১ মার্চ থেকে ১৯ এপ্রিল আর ২৩ অক্টোবর থেকে ২১ নভেম্বরের মধ্যে পড়ে, তখন আদিসংখ্যা ‘০৯’ বিশেষ প্রভাবশালী হয়। ‘০৯’ সংখ্যার ব্যক্তিরা যা কিছু পায়, তার জন্য ওদের কঠিন সংঘর্ষ করতে হয়। নিজেদের জীবনের শুরুতে কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়। নিজেদের কঠোর পরিশ্রম আর আত্মবিশ্বাসের মাধ্যমে জীবনে সফলতা আসে। নিজেদের ওপরে অন্য কারো প্রভুত্ব মেনে নিতে পারে না। শত্রুদের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। আপন লোকেরাই এই বছরে পিঠে ছোরা বসিয়ে দিতে পারে। আপন-পর পরীক্ষা করে প্রতিটি পদক্ষেপ নিতে হবে। আমদানি কম হবে আর খরচ হবে বেশি। ব্যবসাতে কোনো বড় অর্ডার বা কন্ট্রাক্ট হাত থেকে চলে যেতে পারে। সংযম আর ধৈর্য ধরে কাজ করুন। এই বছরে উতলা ভাব আর তাড়াহুড়ো করাটা বিপজ্জনক প্রমাণিত হতে পারে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200405113027

Saturday, April 4th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

করোনা ভাইরাস ও ইশ্বর

সুপ্রভাত
রৌপ এই ভাইরাসের বিশেষত স্বর্ণ তো নয় ই সংক্রামক ।কি কারণে সংক্রামিত হয় তা ০২/০৪/২০২০ বলেছি।কি কারণে এই মারন রোগ তা আমি ২৪/০১/২০২০ শনির গোচর,দিন কয়েক আগে মঙ্গলের গোচর ও বংহস্পতির গোচর,কালসর্প দোষ কেতুর বর্তমান অবস্থান দ্ধায়ী।জোতিষ একটি বিজ্ঞান ভিত্তিক বিষয়।কাল একটা ভিডিও দেখলাম, যা জোতিষ বিষয়টিকে অজ্ঞানে অবিশ্বাসে পরিনত ক‍রছে।দারকারে আমার website a blog দেখুন।

https://youtu.be/nnD65HUe4UE

আজকে সিদ্ধদাতা গনেশের ১০৮ নাম।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200404092336

Friday, April 3rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও করোনা ভাঈরাস ৭ম প্রতিবেদন

সুপ্রভাত
**†*জোতিষ ও করোনা ভাইরাস ৭মপ্রতিবেদন****

এই ভাইরাস সম্পর্কে ও ভাইরাস থেকে তৈরি হওয়া অসুখ নিয়ে এখনও নানা বিভ্রান্তি রয়েছে।

বিশ্ব জুড়েই ত্রাস সৃষ্টি করেছে করোনা গ্রুপের কোভিড-১৯ ভাইরাস। রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে এই ভাইরাস রোধে নানা সতর্কতামূলক প্রচার চলছে।লকডাইন চলছে, তার পরেও এই ভাইরাস সম্পর্কে ও ভাইরাস থেকে তৈরি হওয়া অসুখ নিয়ে এখনও নানা বিভ্রান্তি রয়েছে। এই ভাইরাস মানুষের শরীরে প্রবেশ করে কী কী কার্যকলাপ ঘটায়, কোন কোন অংশে থাবা বসায় তা নিয়েও রয়েছে ধোঁয়াশা।

তবে শরীরের ভিতর এর কারিকুরি কী, তা বোঝার আগে শরীরে এই ভাইরাস কী ভাবে প্রবেশ করে তা জানা দরকার। ন্যাশভিল-এর ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় মেডিক্যাল সেন্টারের সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ উইলিয়াম শ্যাফনারের মতে, রোগাক্রান্ত মানুষের হাঁচি-কাশির ড্রপলেট বায়ুতে ঘুরে বেড়ায়। রোগীর কাছাকাছি থাকা সুস্থ মানুষের নাক, মুখ ও চোখের মাধ্যমে তার শরীরে প্রবেশ করে এই ড্রপলেট। শরীরে এসেই ভাইরাসের অণুগুলো দ্রুত নাসাপথের পিছন দিকে বা গলার ভিতরের দিকে মিউকাস মেমব্রেনের ভিতরে গিয়ে সেখানকার কোষে হানা দেয়। সেই কোষই তখন হয়ে যায় গ্রাহক বা রিসেপ্টর কোষ।

করোনাভাইরাসের দেহতল থেকে উঠে আসা বা স্পাইকের আকারে অবস্থান করা প্রোটিনকণাগুলো কোষের আস্তরণকে আঁকড়ে ধরে ভাইরাসের জিনগত উপাদানকে সুস্থ মানুষটির দেহকোষে প্রবেশ করতে সাহায্য করে। ভাইরাসের এই জিনগত উপাদানগুলি কোষের বিপাক ক্ষমতার উপর একপ্রকার দখল নিয়ে কোষকে নির্দেশ দেয় ‘ভুলভাল’ কাজ করার জন্য। ‘ভুলভাল’ কাজ মানে? কোষকে নিয়ন্ত্রণ করেই সে তাকে দিয়ে সেই ভাইরাসের বৃদ্ধি ও বেড়ে ওঠায় সাহায্য করতে কোষকে বাধ্য করে।

এই ভাইরাস যখন ফুসফুসে এসে পৌঁছয়, তখন ফুসফুসের মিউকাস মেমব্রেনে প্রদাহ তৈরি হয়।

শরীরে ঢুকে শ্বাসজনিত সমস্যা কী ভাবে ঘটায়?

কোষ যখন বাধ্য হয়ে ভাইরাসের বৃদ্ধি ও ফুলেফেঁপে ওঠার কাজে মন দেয়, তখন বেড়ে যাওয়া ভাইরাস অণুগুলি ফেটে গিয়ে গ্রাহক কোষের চারপাশে থাকা অন্যান্য কোষগুলিকেও আক্রমণ করে। এরই উপসর্গ হিসেবে গলাব্যথা ও শুকনো কাশি শুরু হয়। এর পর দ্রুত এই ভাইরাস ব্রঙ্কিওল টিউবে ছড়িয়ে পড়ে। যখন বাড়তে বা়ড়তে সেই ভাইরাস ফুসফুসে এসে পৌঁছয়, তখন ফুসফুসের মিউকাস মেমব্রেনে প্রদাহ তৈরি হয়। এটি অ্যালভিওলাই ও ফুসফুসের থলিগুলির ক্ষতি করে। ফলে এদের পক্ষে সারা শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ করা ও কার্বন ডাই অক্সাইড অপসারণ করার কাজটাও খুব কঠিন হয়ে পড়ে।

ফুসফুসে ঢুকে কোন পথে ছড়ায় ভাইরাস?

শিকাগো স্কুল অব মেডিসিনের প্যাথোলজি বিভাগের অধ্যাপক সু-ইউয়ান জিয়াও চিনের করোনা-আক্রান্ত রোগীদের রিপার্ট পরীক্ষা করেন। তাঁর মতে, ফুসফুসের দুই পা‌শের পেরিফেরিয়াল অঞ্চলে আক্রমণ করে উপরের শ্বাসানালী ও ট্রাকিয়ার দিকে ছড়িয়ে পড়ে ভাইরাস।

শুধু কি ফুসফুসেই হামলা চালায় এই ভাইরাস?

গবেষক কম্পটন ফিলিপের মতে, তেমন সরলীকরণ করলে ভুল হবে। মিউকাস মেমব্রেনের পথ ধরেই এই ভাইরাস ছড়ায়। তাই নাক-মুখ দিয়ে ঢুকে তা মিউকাস মেমব্রেন ধরে এগোতে এগোতে পায়ুদ্বার পর্যন্ত ছড়িয়ে যেতে পারে। পথে যে কোনও অংশেই চালাতে পারে করোনা-সন্ত্রাস। গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সিস্টেমেও এই ভাইরাস হানা দেয়। তখন জ্বর-সর্দি-কাশির সঙ্গে ডায়েরিয়া বা বদহজমের সমস্যা দেখা দেয়। রক্তবাহেও প্রবেশ করতে পারে এই জীবাণু। করোনাভাইরাস রোগীর আরএনএ ​​এবং মলের নমুনাতেও ধরা পড়েছে। তবে সংক্রামক এই ভাইরাসকে রক্ত বা মল ধরে রাখতে পারে কি না তা নিয়ে এখনও কোনও স্পষ্ট ধারণায় পৌঁছতে পারেননি চিকিৎসকেরা। এ ছাড়াও এই ভাইরাসের হানার প্রকোপে অস্থিমজ্জা এবং লিভারের মতো অঙ্গগুলিও ফুলে উঠতে পারে। শরীরে এই ভাইরাস ছড়়িয়ে যাওয়া মাত্র শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এর সঙ্গে লড়াই শুরু করে। ফলে এর বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে প্রদাহযুক্ত অঞ্চলগুলির কিছুটা ক্ষতি করে। ফলে শারীরিক ক্ষতি যে কেবল ভাইরাসের কারণেই হয়, এমন নয়। ক্ষতি কিছুটা হয় নিজের প্রতিরোধ ব্যবস্থা দ্বারাও।জেনে রাখা কোন ধাতু বা আংটি দিয়ে এই ভাইরাস সংক্রমিত হয় না।মানুষ থেকে মানুষের মধ্যে

জ্যোতিষশাস্ত্রে প্রাকৃতিক বিপর্যয়, মহামারী, ধ্বংসলীলা ইত্যাদির উপর কোনও ভবিষ্যতবাণী ফলপ্রসূ 100%হয়না প্রকৃতিরই কারণে তবুও অনেক টাই আঁচ করা যায়। গ্রহাবস্থানের প্রেক্ষিতে অনেকক্ষেত্রে জ্যোতিষের ফলাদেশ মেলে আশ্চর্যজনক ভাবে আবার বহুক্ষেত্রে ফলাদেশ ৫০% পরিণত হয়। সমষ্টিগত ফলাফল বলার ক্ষেত্রে নিষেধ আছে জ্যোতিষশাস্ত্রে। একথা গুরুমুখে শোনা। তবে সামগ্রিকভাবে মানুষকে সতর্ক করতে জ্যোতিষশাস্ত্রের বিকল্প অন্যকোনও শাস্ত্র বা পথ আছে বলে আমার জানা নেই।

বর্তমান সময় থেকে আগামী ১৫ মে ২০২০ পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গ শুধু নয়, সারা ভারতের পক্ষে সময়টা শুভ নয়। ভারত মকররাশির দেশ। মকরে শনি ও মঙ্গলের সহাবস্থান কারণে মহামারী, বড় অগ্নিকাণ্ড, বড় দুর্ঘটনা ইত্যাদি ঘটতে পারে। এমনটা আগামী আড়াই বছর ধরে মাঝেমধ্যেই ঘটবে সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে। তবে করোনার মারাত্মক প্রভাব থাকবে আগামী ১৫ মে পর্যন্ত। কারণ ৯ মে নাগাদ মঙ্গল মকর থেকে কুম্ভে সরে যাবে। তারপর ধীরে ধীরে কাটবে অস্বস্তিকর অবস্থা। কলকাতা এবং পশ্চিমবঙ্গ ধনুরাশির অন্তর্ভুক্ত। দ্ধাদশে রবি থাকার কারনে দেশের আর্থিক ব‍্যাবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।২৯/১১/২০২০ থেকে ভারত ও পশ্চিমবঙ্গ খুব মজবুত জায়গা নেবে।

আসুন দেখি আগের মহামারী গুলো কেমন ছিল।

বিশ্বজুড়ে ক্রমেই বেড়ে চলেছে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে এই সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছেন ৮ লক্ষ ২৬ হাজার ৫১০। প্রতি ঘণ্টায় লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। মৃতের সংখ্যাও বিশ্বজুড়ে বাড়ছে। এখনও পর্যন্ত ৪৩ হাজার মারা গিয়েছে বিশ্বে। ভারতেও প্রতিদিন বাড়ছে করোনা আক্রান্তদের সংখ্যা। আজ পর্যন্ত ভারতে২০ ৭৩ জন আক্রান্ত এই সংক্রমণে।মারা গিয়েছে ৫৩ জন। অবশ্য এর আগেও বহুবার বিশ্বে মহামারীর প্রকোপে প্রচুর মানুষ মারা গিয়েছিল। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এরম ১০টি মহামারী...

অ্যান্টোনিন প্লেগ (খৃষ্ঠ পূর্ব ১৬৫)
গ্যালেনের প্লেগ নামেও পরিচিত এই অ্যান্টোনাইন মহামারীতে এশিয়া মাইনর, মিশর, গ্রীস এবং ইতালিতে প্রভাবিত হয়েছিল। মিজলস ও স্মলপক্সে এই সময়ে পাঁচ মিলিয়ন মানুষ মারা গিয়েছিল।

জাস্টিনিয়ার প্লেগ (৫৪১-৫৪২)
এই বুবোনিক প্লেগের জেরে ইউরোপের আর্ধেক জনসংখ্যা কমে গিয়েছিল। প্রায় ২৫ মিলিয়ন মানুষ এতে মারা যায়। প্রতিদিন প্রায় ৫০০০ জন করে মারা গিয়েছেন এই সময়ে।

কালো মড়ক (১৩৪৬-১৩৫৩)
কালো মড়ক মানবসভ্যতার ইতিহাসে একটি বীভৎস, অমানবিক ও কালো ইতিহাস বহন করছে। পৃথিবীব্যাপি ছড়িয়ে পড়া এই মহামারির কবলে পড়ে ১৩৪৬-১৩৫৩ সালের মধ্যে ইউরোপ, আফ্রিকা এবং এশিয়া মহাদেশের ৭৫ থেকে ২০০ মিলিয়ন মানুষ মৃত্যুবরণ করে। যদিও এটির উৎসস্থল ছিল এশিয়া। ইঁদুর থেকে সংক্রমিত প্লেগ রোগের সঙ্গে এই রোগের অনেক সাদৃশ্য খুঁজে পেয়েছিল বিশেষজ্ঞরা।

তৃতীয় কলেরা মহামারী (১৮৫২-১৮৬০)
এই কলেরার মহামারীতে এক মিলিয়ন মানুষ মারা গিয়েছিল। তৃতীয় কলেরা মহামারীটি ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়েছিল। এছাড়া এশিয়া, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা এবং আফ্রিকাতেও এটির প্রকোপ দেখা গিয়েছিল।

ফ্লু মহামারী (১৮৮৯-১৮৯০)
এশিয়াটিক বা রাশিয়াটিক ফ্লু নামে পরিচিত এই মহামারীতে প্রায় ১ মিলিয়ন মানুষ মারা গিয়েছিল। এই সংক্রমণে এইচ ৩ এন ৮ ভাইরাসের সংক্রমণ দেখা গিয়েছিল। মধ্য এশিয়া, কানাডা সহ বিস্তীর্ণ অঞ্চলে এটি ছড়িয়ে পড়েছিল।

ষষ্ঠ কলেরা মহামারি (১৯১৯-১৯১১)
অন্য পাঁচবারের মতোই, ষষ্ঠবারও ভারতে কলেরার প্রকোপ দেখা দেয়। যেখানে মৃত্যু হয় ৮ লক্ষ মানুষের। এটা ছড়িয়ে পড়েছিল মধ্য প্রাচ্য দেশে, উত্তর আফ্রিকা, পূর্ব ইউরোপ ও রাশিয়াতে। ষষ্ঠ কলেরা মহামারি ভারত ছাড়াও ১৯১০ থেকে ১৯১১ পর্যন্ত এর উৎস ছিল আমেরিকা। এই মহামারিতে ২০ মিলিয়ন মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।

ফ্লু মহামারী (১৯১৮)
১৯১৮ সাল থেকে ১৯২০ এই মহামারীটি ছিল। ইনফ্লুয়েঞ্জার এই মহামারীর জেরে প্রায় ৫০ মিলিয়ন মানুষ মারা গিয়েছিল। এই মহামারীর প্রকোপের প্রথম ২৫ সপ্তাহেই ২৫ মিলিয়ন মৃত্যু হয়েছিল।

এশিয়ান ফ্লু (১৯৫৬-১৯৫৮)
এইচ ২ এন ২-র সংক্রমণটি এশিয়ান ফ্লু নামে পরিচিতি পায়। ইনফ্লুয়েঞ্জার এই মহামারীর উৎসটিও করোনা ভাইরাসের মতোই ছিল চিন। ১৯৫৬ সালে এই রোগ দেখা যায় প্রথমবার। এই রোগের প্রভাব ছিল পরবর্তী দুই বছর, অর্থাৎ ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত। এই সংক্রমণের জেরে মারা গিয়েছে ২ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ। এই মহামারী ছড়িয়ে পড়েছিল সিঙ্গাপুর, হংকং ও আমেরিকাতে।

ফ্লুয়ের মহামারী (১৯৬৮)
ফ্লু মহামারীটি শুরু হয় ১৯৬৮ সালে হংকংয়ে। এর জেরে এর অপর একটি নাম হংকং ফ্লু হয়ে যায়। এরপর হংকং থেকে এই সংক্রমণ ক্রমেই ছড়িয়ে পড়েছিল সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইনস, অস্ট্রেলিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। এই রোগের জেরে মৃত্যু হয়েছিল প্রায় এক মিলিয়নের বেশিজনের। এর জেরে হংকংয়ের ১৫ শতাংশ জনসংখ্যা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে

এইচআইভি-এইডস মহামারী (২০০৫-২০১২)
১৯৭৬ সালে এই শুরু হয় আফ্রিকার কঙ্গ প্রজাতন্ত্রে। ক্রমেই এইচআইভির প্রকোপ বেড়ে চলে কঙ্গোতে। ১৯৮১ সালে এটি বৃহৎ আকার ধারন করে। ১৯৮১ সাল থেকে এই রোগে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বজুড়ে মৃত্যু হয় ৩৬ মিলিয়ন মানুষের। তবে ক্রমে এই রোগের বিরুদ্ধে সচেতনতা ও নতুন চিকিৎসা সপদ্ধতির মাধ্যমে বর্তমানে এই রোগকে নিয়ন্ত্রণ করা খুব সহজ। ২০০৫ সাল থেকে ২০১২ সালের মধ্যে এই রোগে মৃত্যুর হার কমে যায় ২.‌২ মিলিয়ন থেকে ১.‌৬ মিলিয়ন।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200403003826

Thursday, April 2nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

গোচর ,জোতিষ ও মহামারী

গোচর ,জোতিষ ও মহামারী

সুপ্রভাত
***গোচর ও মহামারি***

শুভ রাম নবমীর আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই সকল বন্ধু দেশবাসীকে

সর্বপ্রথম প্রতিবেদন, দয়া করে কেউ কপি করবেন না।ভালো লাগলে শেয়ার করুন।
এই মহামারির জন্য ,শনি,মঙ্গল,কেতু,বাহু ও চন্দ্র ও রবি এই গ্ৰহ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।আজকের গোচর তুলে ধরলাম।বাড়িতে থাকুন,সরকারি নির্দেশ কঠোর ভাবে পালন করুন।আমার বলা বীজমন্ত্র গুলো করুন।

শনি সৌরজগতের দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্রহ। সূর্যের দিক থেকে এর অবস্থান ষষ্ঠ। হিন্দু পৌরাণিক দেবতা 'শনি'র নামানুসারে এই গ্রহের নামকরণ করা হয়েছে। আবার কুগ্রহ বললেই আমাদের সামনে শনির ছবি ভেসে ওঠে। সনাতন ভারতের অসংখ্য কিংবদন্তি এবং এমনকি, মহাকাব্যগুলিতেও শনির প্রভাবে জীবন বিপর্যস্ত হওয়ার কাহিনি জ্বলজ্বল করছে। কিন্তু ভারতীয় জ্যোতিষ জানায় শনি নয়, আরো দুই গ্রহ রয়েছে, যারা দৃষ্টি দিলে আরো ভয়ানক বিপদ ঘটে যেতে পারে।

বৈদিক জ্যোতিষ মতে, রাহু ও কেতু এমনই প্রভাবসম্পন্ন গ্রহ যে, এরা কারোর পিছনে লাগলে তার জীবন ছারখার হতে বাধ্য। নবগ্রহ মণ্ডলীর শেষ দুই গ্রহ রাহু এবং কেতু। শনিগ্রহকে জ্যোতিষ প্রবল গুরুত্ব দেয়। শনির দশা, বিশেষ করে সাড়েসাতি দশায় মানুষের কী প্রকার বিপন্নতা তৈরি হতে পারে, তা অনেকেরই জানা। কিন্তু নবগ্রহের অষ্টম ও নবম গ্রহ দু'টি সম্পর্কে জ্যোতিষ শাস্ত্র জানায় যে, এরা একত্রে যদি কারোর কুণ্ডলীতে অবস্থান করতে থাকে, তবে তার জীবন দুর্বিষহ হতে বাধ্য।

রাহু ও কেতুর দশায় দুর্ভাগ্য অবশ্যম্ভাবী। এমনকি রাহু ও কেতুর যুগ্ম অবস্থানে কালসর্প দোষও ঘটতে পারে। তার উপরে যদি রাহু চন্দ্রের সঙ্গে যুক্ত হয়, তাহলে অবধারিত ভাবে মানসিক বিপর্যয় দেখা দেবে বলে জানায় জ্যোতিষ শাস্ত্র। তবে জ্যোতিষ মতে, কেতুর প্রভাবে অনেক ক্ষেত্রে উপকারও সাধিত হয়। কেতুকে মোক্ষ, সন্ন্যাস, আত্মোপলব্ধি ও জ্ঞান লাভের জন্যও দায়ি করা হয়। সেই সঙ্গে কেতু মানুষের মধ্যে অস্থিরতা, অসুস্থতার সৃষ্টি করে বলে জানা যায়। রাহু একটি কর্মিক গ্রহ। কেতুর সঙ্গে তার যোগ ঘটলে কেতুর কু-প্রভাবগুলি প্রকট হয়ে ওঠে। সেই সঙ্গে রাহুর দশা তো রয়েইছে।

আজকের গোচর:মেষ লগ্ন,দ্ধিতীয়ে বৃষ রাশিতে শুক্ত,তৃতীয়ে মিথুন রাশিতে চন্দ্র,রাহু গ্ৰহন দোষ করেছে।চতুর্থ, পঞ্চম, যষ্ঠ,সপ্তম ও অষ্টমে গ্ৰহ নেই।এখানে গোচরে কালসর্প দোষ সূচিত হয়েছে।আগামী দূদিন অগোতিরিক্ত খারাপ।দেখতে পাবেন ভারতীয় জোতিষ কত নিক্ষুত ও বিজ্ঞান ভিত্তিক।নবমে কেতু, ভাগ‍্য বির্পযয়।দশমে মানে মকর রাশিতে কর্মে শনি,মঙ্গল ও বৃহস্পতি উত্তর সাড়া নক্ষত্রে, যা অতি মন্দ গোচর।বর্তমানে কর্ম ব‍্যাবস্থা একেবারেই ভেঙে পরেছে।অপর দিকে শনি +মঙ্গল একত্রে প্রবল মারক যোগ তৈরী হয়েছে।একাদশে কুম্ভরাশি তে বুধ।এটাও অশভ গোচর।দ্ধাদশে রবি ও অত্যন্ত ক্ষতিকারক।যা অর্থনৈতিক ব‍্যাবস্থা কে ভেঙে দেবে।আমি বর্ষফলে বলেছি বছর 2020 সালটা অত্যন্ত মন্দ বৎসর।বর্তমানে গোচরে আরও ১৩ দিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।আমার বিনিত অনুরোধ বাড়িতে থাকুন।সরকারি নির্দেশ পালন করুন।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200402095150

Wednesday, April 1st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও করোনা ভাইরাস ৬ষ্ঠ

জোতিষ ও করোনা   ভাইরাস ৬ষ্ঠ

সুপ্রভাত

করোনা ভাইরাস ও জোতিষ (৬ষ্ঠ প্রতিবেদন)

ভালো লাগলে শেয়ার করুন।কপি করবেন না।আমার দীর্ঘ দিনের অভিক্ষতা ও অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল এই লেখা টি আশা করি সকলের ভালো লাগবে ও দেশের কাছে লাগবে।

বিশ্বের প্রায় সব দেশে ছড়িয়ে পড়েছে নোভেল করোনা ভাইরাস। ৮ আক্রান্তের সংখ্যা লক্ষ ছাড়িয়েছে। মৃত্যুর সংখ্যা প্রায় ৩৫০০০/এই সংক্রামক রোগে মৃত্যু হয়েছে বহু মানুষের। আজভারতে আরও ছ’‌জনের দেহে নতুন করে করোনার লক্ষণ দেখা গিয়েছে। এইমূহূর্তে ভারতে আক্রান্তের সংখ্যা ১৫৬৫ জন ,মৃত্যু ৩৩ জন।এই মারণ রোগ করোনা ভাইরাসে কি করতে হবে আর কি করতে হবে না অনেকেই সঠিকভাবে জানেন না। যার ফলে ভুয়ো খবরে পা দিয়ে বিপথে চালিত হচ্ছেন। তাই করোনা ভাইরাস নিয়ে কি করা উচিত ও অনুচিত সরকারের পক্ষ থেকে তা জারি করা হয়েছে, আসুন জেনে নিই।সরকরী নির্দেশ পালুন করুন।

কি করবেন

নাক ও মুখ ঢেকে রাখুন রুমাল, ফেলে দেওয়া যায় এমন টিস্যু বা মাস্ক দিয়ে।
জনসমাগম হয়েছে এমন জায়গা এড়িয়ে চলুন।
যাদের জ্বর, সর্দি-কাশি হয়েছে তাদের বাড়িতে রেখে দিন।
কারোর জ্বর হলে তার সঙ্গে বাড়িতে একহাতের বেশি দুরত্ব বজায় রেখে থাকুন।
পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম নিন।
পর্যাপ্ত পরিমাণে জল বা ফলের রস ও পুষ্টিকর খাবার খান।
কারোর করোনা ভাইরাসের মতো উপসর্গ দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।কঠোর ভাবে সরকারি নির্দেশ পালন করুন।লকডাইন আরো কঠিন হউক।

কি করবেন না

কাশি বা হাঁচির পর হাত না ধুয়ে চোখ, নাক বা মুখে হাত দেবেন না।
শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় আলিঙ্গন, করমর্দন বা চুম্বন থেকে দূরে থাকুন।
জন বহুল জায়গায় থুতু ফেলবেন না।
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাবেন না।
খোলা জায়গায় ব্যবহৃত ন্যাপকিন বা টিস্যু ফেলবেন না।
গণ ব্যবহৃত দরজা, রেলিং বা গেট স্পর্শ না করাই ভালো।

ভুয়ো খবর থেকে দূরে থাকুন
করোনা ভাইরাস নিয়ে বিভিন্ন সতর্কতামূলক বিধি-নিষেধের পাশাপাশি কিছু ভুল খবরও উড়ে বেড়াচ্ছে। অনেকেই সেই খবরের ওপর বিশ্বাস করে সেই সব পদক্ষেপ নিয়ে ফেলছেন। তাই করোনা ভাইরাস নিয়ে কোনও খবর সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে কানে আসলে তা প্রথমে যাচাই করে নিন।

জোতিষ শ্রাস্ত্র অনুযায়ি গোচরে মঙ্গল ,শনির সঙ্গে তীব্র মারক যোগ করেছে।মঙ্গল মকরে এখনও ৩৮ দিন থাকবে।সুতরাং বুঝতে পারছেন কতটা সঠিক ভাবে লক ডাইন করতে হবে।আগামী১৪ দিন খুব গুরুত্বপূর্ণ।একেবারেই বাড়ী থেকে বেরোবেন না।

জোতিষ শ্রাস্ত্র অনুযায়ী আমি বর্ষফলে বলেছি বছর টি মারক, শনি,মঙ্গল, কেতু,রাহু ও চন্দ্র এই গ্ৰহগুলিই দ্ধায়ী।

মঙ্গল যুতির কারনে কুফল

১)দেশের অর্থনীতি এর উপর জোর ধাক্কা খাবে।
২)শিক্ষার্থীদের প্রচুর ক্ষতি হবে।
৪)কর্কট, মীন,মেষ বৃষ কুম্ভ,কন‍্যা মানষিক দূশ্চিতা ও গুপ্তশত্রু বা বন্ধুদের দ্ধারা ক্ষতি হবে।
৫)সিংহ,বৃশ্চিক মকর শারীরিক সমস্যা য় ভূগবে।
৬)তুলা,ধনু,মিথুন সবদিক থেকে ভালো থাকবে।
৭)রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থির হব।
২১/১১/২০২০ থেকে দেশ আগের চাইতেও এগিয়ে যাবে।আমার বিচারে ভারত একটা মজবুত জায়গা নেবে।
সবশেষে বলি ভারতে এই মহামারিতে সর্বাধিক ১৮৯২-2000/ মানুষের প্রান যেতে পারে।
আপনারা সরকারি সব নির্দেশ পালন করবেন এবং আমার বলা ঐ মহামন্ত্র দটি করবেন।

বৈদিক উপাচার

1)করোনা ভাইরাস নিয়ে আতঙ্ক নয়, সতর্ক থাকুন।
2) সর্বদা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুন।
3) প্রচুর পরিমানে ফোটানো জল ও ডাব খান।
4) গলা ব্যাথা+কাশি+শ্বাসকষ্ট+জ্বর হলেই তৎক্ষণাৎ ডাক্তার এর কাছে যান।মুখ ঢেকে রাখুন পরিষ্কার বস্ত্র দিয় প্রতি হাঁচি-কাশির সময় সর্বদা।
5) সবজি +আমিষ+নিরামিষ সব খাবার ই নুন সহ জলে ভালো করে ফুটিয়ে বাড়িতে এনে সেটা রান্না করে নিশ্চিতে খান। প্রোটিন,ভিটামিন,খনিজ প্রভৃতি সব কিছুই স্বাভাবিক মাত্রায় দরকার আমাদের শরীরের তাই স্বাভাবিক খাদ্য সচেতন সব খাবার খেয়ে শরীরের প্রতিরোধশক্তি বাড়াতে হবে।
5) যতই কষ্ট হোক বাড়ির খাবার খাওয়ার ই চেষ্টা করুন সর্বদা , বাইরের খাওয়া এড়িয়ে চলুন খুব খেতে ইচ্ছে করলেও।
6) আ্যলকোহল স্যানিটাইজার ও ছোট Handwash (সাবান একদম নয় ) সর্বদা নিজের সাথে রাখুন।
7) বস্ত্র গরম জল ও সাবানে ধুঁয়ে মেলে দিন, পরেরদিনের মধ্যে শুকিয়ে গেলে আবার ব্যবহার করুন কিন্তু বাড়িতে ফিরেই আবার ধুঁয়ে দিন সেটা পরের দিন পড়ুন বা না পড়ুন।
8) কাশি -হাঁচির সময় পরিষ্কার রুমাল বা পরিষ্কার মাক্স ব্যবহার করুন, সেগুলি প্রতিদিন পরিষ্কার করুন।
9)ঘরের পরিধান বস্ত্রের সাথে,বাইরে বেড়োনো বস্ত্র একজায়গায় রাখবেন না যতক্ষন না সেগুলো পরিষ্কার হচ্ছে।
৮)সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী বাড়িতে থাকুন।বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া বেরোবেন না।
৯সারা দিনে 3 লিটার উষ্ণগরম জল।

করনা ভাইরাসকে প্রতিরোধ করার জন্য

প্রত্যেকদিন এর খাদ্যাভ্যাস:-

প্রাতঃরাশ( সকাল আটটায়):-
একটি পুষ্টিকর প্রাতঃরাশ
প্রয়োজন
বাটার পাউরুটি,সেদ্ধ ডিমের সাদা অংশ ,এক গ্লাস দুধ, একটি কলা
মধ্যাহ্নভোজন( দুপুর বারোটায়):-
সম্ভাব্য পুষ্টিকর খাদ্য তালিকা:-
1) ভাত,2) মুসুর ডাল সেদ্ধ,3) করোলা সেদ্ধ,4) নিম বেগুন ভাজা,5) একটু ঘি ও পাতিলেবুর রস,5) চারাপোনার পাতলা ঝোল ( বিভিন্ন প্রকার সবজি মিশিয়ে )
বিশেষ দ্রষ্টব্য: সমস্ত রান্নার সয়াবিন অয়েল এ হবে এবং সারা দিনে তিন বার নিয়ম করে গরম জল খেতে হবে
বৈকাল পাঁচটায়:- এক গ্লাস ফোটানো জল, এক কাপ লাল চা ও বিস্কুট অথবা ছোলা ভিজিয়ে মুড়ি খেতে হবে
নৈশ ভোজ( রাত্রি ন'টায়):-
1) দুটি হাতে বানানো রুটি, 2) রান্না করা সুসিদ্ধ সবজি, 3) একটু গরম দুধ অথবা ছোলার ডাল।

বৈদিক ঔষধ: ১)নিমপাতা, কালমেঘ, এ্যলোভেরা,কাঁচা হলুদ, তুলসী ,আমলা ,পাতি লেবুর রস মিসিয়ে জূস।২চামচ করে দিনে ৩ বার।
একচামচ চমনপ্রাস খেয়ে এক গ্নাস গরম জল।
২) এলাপ‍্যাথি ঔষধ:ভিটামিন ডি সপ্তাহে ১ টা।ভিটামিন সি ১ টা।করে দুবার।

বীজমন্ত্র ১)ঔঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায় সকাল ৬.০৪ ১০০বার।
২)ঔঁ হ্লীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ১০৮ বাল স্নান করে‌
৩)সন্ধ্যায় : ঔঁ ঐং ক্লীং সোমায় ১০৮ বার
৪)রাত্র শোবার আগে :ঔঁ হ্রীং ঐং কেতবে ১০৮ বার

মহামন্ত্র দটি

১)হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ
কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম
রাম রাম হরে হরে ১৮ বার

২)ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।১০ বার
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।১০বার

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

-



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200401003419

Tuesday, March 31st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

শনির গোচরে সাড়েসাতি ও ঢাইয়ার প্রভাব

শনির গোচরে সাড়েসাতি ও ঢাইয়ার প্রভাব

সূপ্রভাত

বর্তমানের গোচরে ,শনির সাড়েসাতি ও ঢাইয়ার কু প্রভাব।২০২০ এই বছরটি অতি আমঙ্গলজনক।

শনির সাড়েসাতি বা শনির ঢাইয়া কার জন্য কতটা কষ্টদায়ক এবং তা থেকে মুক্তির কি উপায়।

শনির ঢাইয়া যোগ বা আড়াই হাতি যোগ -

আমরা জানি যে শনি যে কোনো একটি রাশিতে আড়াই বৎসর অবস্থান করে। আড়াই বৎসর অর্থাৎ দুই বৎসর ছয় মাস সময় - হিন্দিতে আড়াই শব্দটিকে ঢাই উচ্চারণ করা হয়। এখান থেকেই ঢাইয়া এবং বাংলায় আড়াই হাতি শব্দটি এসেছে। এখন এতখানি জানার পর স্বভাবতই মনে এমন প্রশ্ন আসতে পারে যে শনি তো প্রত্যেক রাশিতেই আড়াই বৎসর অবস্থান করে, তাহলে কি যে কোনো রাশিতেই শনির অবস্থান কালে শনির ঢাইয়া যোগ চলছে বলা যাবে? উত্তর হচ্ছে না। জন্ম রাশি (অর্থাৎ জন্মছকে যে রাশিতে চন্দ্র অবস্থান করে) থেকে চতুর্থ রাশিতে এবং অষ্টম রাশিতে যখন শনি অবস্থান করে একমাত্র তখনই শনির ঢাইয়া যোগ চলছে বলা হয়। জন্মরাশির চতুর্থে শনি অবস্থান করলে তখন শনির প্রথম ঢাইয়া এবং জন্মরাশির অষ্টমে শনি অবস্থান করলে শনির দ্বিতীয় ঢাইয়া যোগ হয়। যেমন উদাহরণ হিসাবে বলা যায় - বর্তমানে শনির অবস্থান মকর রাশিতে যা তুলা রাশির চতুর্থ ভাব - ফলে বর্তমানে তুলারাশির জাতকদের শনির প্রথম ঢাইয়া চলছে এবং মকর রাশি মিথুন রাশির অষ্টম ভাব হওয়ায় বর্তমানে মিথুন রাশির জাতকদের শনির দ্বিতীয় ঢাইয়া চলছে।

এবার দেখা যাক যে কোন রাশিতে শনি অবস্থান করলে কোন কোন রাশির জাতকদের ঢাইয়া হয়।

শনির অবস্থান মেষ রাশিতে হলে > মকর রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং কন্যা রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান বৃষ রাশিতে হলে > কুম্ভ রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং তুলা রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান মিথুন রাশিতে হলে > মীন রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং বৃশ্চিক রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান কর্কট রাশিতে হলে > মেষ রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং ধনু রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান সিংহ রাশিতে হলে > বৃষ রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং মকর রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান কন্যা রাশিতে হলে > মিথুন রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং কুম্ভ রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান তুলা রাশিতে হলে > কর্কট রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং মীন রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান বৃশ্চিক রাশিতে হলে > সিংহ রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং মেষ রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান ধনু রাশিতে হলে > কন্যা রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং বৃষ রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান মকর রাশিতে হলে > তুলা রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং মিথুন রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান কুম্ভ রাশিতে হলে > বৃশ্চিক রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং কর্কট রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান মীন রাশিতে হলে > ধনু রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং সিংহ রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।

এবার জানা যাক শনির ঢাইয়া যোগের ফলাফল বা প্রভাব কিরূপ হয়। আমরা এই সিরিজে আগেই শনির সাড়েসাতি যোগ ও তার ফলাফল বিষয়ে আলোচনা করেছি। শনির ঢাইয়া যোগের প্রভাবও অনেকাংশেই ঐ সাড়েসাতি যোগেরই অনুরূপ। অর্থাৎ ঐ সময়ে সংশ্লিষ্ট রাশির জাতকদের হঠাৎ করে ঘনিয়ে আসা দুর্ভাগ্যগ্রস্ততা, আর্থিক সংকট, কর্মবাধা, ঋণগ্রস্ততা, ব্যয়বাহুল্যতা, শত্রুতা, শারীরিক অসুস্থতা, মানসিক অশান্তি - উদ্বেগ - হতাশা গ্রস্ততা ইত্যাদি ভোগ করতে হয়। তবে এ প্রসঙ্গে যে কথা মনে রাখতে হবে তা হল যে কোনো রাশির জাতকদের জন্যই শনির ঢাইয়ায় ভোগান্তির মাত্রা বা ধরন যে একই রকম হবে এমন না। আবার একই রাশির সকল জাতকদের জন্যও ঢাইয়ার কষ্ট সমান হবেনা। কার জন্মছকে শনির অবস্থান কেমন - কতটা শুভ বা কতটা অশুভ, সামগ্রিক জন্মছকের শুভাশুভ বিষয়, ঐ সময়ে চলা গ্রহের মহাদশা - অন্তর্দশা - প্রত্যন্তরদশা এবং আরো অনেক বিচার্য বিষয় আছে যার প্রভাবে মানুষে মানুষে শনির ঢাইয়া কালের প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। তবে সাধারন ভাবে দেখা গেছে যে মেষ রাশি, বৃশ্চিক রাশি, কর্কট রাশি, ও সিংহ রাশির জাতকদের জন্য শনির ঢাইয়ার মারকত্ব বেশী হয়ে থাকে। অন্যদিকে বৃষ রাশি, তুলা রাশি, মকর রাশি ও কুম্ভ রাশির জাতকদের জন্য শনির ঢাইয়ার মারকত্ব তুলনামূলক ভাবে কম হয়ে থাকে। যখন কিনা মিথুন, কন্যা, ধনু ও মীন রাশির জাতকদের জন্য এর প্রভাব মধ্যম প্রকৃতির হওয়ার সম্ভাবনা থাক

শনির সাড়েসাতি কাকে বলে।

শনি সম্পূর্ণ রাশিচক্র পরিক্রমা করার সময় প্রতিটি রাশিতেই প্রবেশ করে এবং ওই রাশিতে আড়াই বৎসরের জন্যে অবস্থান করে। আমাদের জোতিষ শাস্ত্রে শনিদেবকে সম্পূর্ণ রাশিচক্রকে প্রদক্ষিণ করতে শনিদেবের সময় লাগে ৩০ বৎসর। সুতরাং সেই বিচারে আমাদের ১২টি রাশির প্রত্যেক রাশিতে শনিদেব ২বৎসর ৬মাস পর্যন্ত স্থিত থাকে। এই পরিক্রমান কালে যে রাশিতে শনিদেব অবস্থান করে সেখানে তিনি আড়াই বৎসরের জন্যে থাকে। এই অবস্থানের সময় যে রাশিতে শনি অবস্থান করছে তার ডানদিকের ঘর ও বাঁদিকের ঘর এ প্রভাব ফেলে অথাৎ রাশিটির দ্বাদশ ও দ্বিতীয় ঘরে প্রভাব বিস্তার করে। মানে যদি কর্কট রাশিতে শনি অবস্থান করে তাহলে শনির সাড়েসাতি ধরা হবে মিথীন রাশির তৃতীয় চরণ (শেষ চরণ) , কর্কট রাশির দ্বিতীয় চরণ এবং সিংহ রাশির প্রথম চারণ মানে শনির সাড়েসাতি শুরু হচ্ছে বুঝতে হবে। শনিদেব প্রতিটি রাশিতেই আড়াই বৎসর করে ৩টি রাশিতে মোট সাড়েসাত বছর বিচরণ করেন , তাই শনিদেবএর পরিক্রমাকে জোতিষ শাস্ত্রে শনির সাড়েসাতি বলাহয়ে থাকে। এবারে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা যাক কোন রাশিতে শনি আসলে কোন কোন রাশির শনির সাড়েসাতি প্রভাব পড়বে।
১) শনি যখন গোচরে মীন রাশি , মেষ রাশি ও বৃষ রাশিতে অবস্থান করে তখন মেষ রাশির জাতক জাতিকাদের উপর শনির সাড়েসাতির প্রভাব থাকে।
২) গোচরে শনি যখন মেষ রাশিতে , বৃষ রাশিতে ও মিথুন রাশিতে পরিক্রমা করে তখন বৃষ রাশির জাতকদের উপর শনির সাড়েসাতি চলছে বুঝতে হবে।
৩) শনিদেব যখন গোচরে বৃষ রাশির , মিথুন রাশি ও কর্কট রাশিতে অবস্থান করে তখন মিথুন রাশির উপরে শনির সাড়েসাতির প্রভাব আছে জানতে হবে।
৪) গোচরে শনিদেব মিথুন রাশি , কর্কট রাশি ও সিংহ রাশির উপর দিয়ে পরিক্রমা করে তখন বুঝতে হবে কর্কট রাশির জাতক জাতিকাদের সাড়েসাতি শুরু হয়েছে।
৫) শনি গোচরে কর্কট রাশিতে , সিংহ রাশিতে ও কন্যা রাশিতে অবস্থান করে তখন সিংহ রাশির জাতক জাতিকাদের শনির সাড়েসাতি প্রভাব শুরু হয়।
৬) শনি গোচরে সিংহ, কন্যা এবং তুলা রাশির উপর অবস্থান করলে কন্যা রাশির লোকেদের সাড়েসাতি ধরা হবে।
৭) কন্যা ,তুলে ও বৃশ্চিক রাশির উপর দিয়ে শনি যখন গোচর করবে তখন তাকে তুলা রাশির সাড়েসাতি বিলে দোর হবে।
৮) শনিদেব যখন তুলা, বৃশ্চিক ও ধনু রাশির উপর দিয়ে গোচর করবে তখন তাকে বৃশ্চিক রাশির সাড়েসাতি চলছে ধরা হবে।
৯) বৃশ্চিক, ধনু ও মকর রাশির উপর দিয়ে যখন শনিদেব গোচর করবে তাকে ধনু রাশির সাড়েসাতি চলছে ধরা হবে।
১০) শনিদেব যখন গোচরে ধনু , মকর ও কুম্ভ রাশির উপর দিয়ে যাবে তখন মকর রাশির সাড়েসাতি ধরা হবে।
১১) মকর, কুম্ভ ও মীন রাশির উপর দিয়ে শনিদেব সঞ্চারিত হলে তাকে তখন কুম্ভ রাশির সাড়েসাতি বলা হয়ে থাকে।
১২) কুম্ভ , মীন ও মেষ রাশির উপর দিয়ে যখন শনিদেব সঞ্চারিত হয় তখন তাকে মীন রাশির সাড়েসাতি হবে।

জন্ম রাশি অনুসারে সাড়েসাতির বিশেষ অশুভ সময়।


সাড়েসাতির ঘাতক প্রভাব একটি রাশির ক্ষেত্রে সাড়েসাত বৎসরের জন্যে সম্পূর্ণ ভাবে থাকে না। প্রতিটি রাশির একটি নির্দিষ্ট সময় থাকে যখন কুবি খারাপ সময় সৃষ্টি হয়। জেনে নেয়া যাকরাশি গত ভাবে কোন কোন জায়গায় শনি মারক হবে।
১) মেষ রাশির ঘাতক সময় সাড়েসাতির দ্বিতীয় চরণ ।
২) বৃষ রাশির প্রথম চরণ ঘাতক বিবেচিত হয়।
৩) মিথুন রাশির দ্বিতীয় চরণ ঘাতক হয়ে থাকে।
৪) কর্কট রাশির পক্ষে দ্বিতীয় চরণ ও তৃতীয়া চরণ ঘাতক।
৫) সিংহ রাশির পক্ষে ঘাতক বিবেচিত হবে প্রথম চরণ এবং দ্বিতীয় চরণ।
৬) কন্যা রাশির ঘাতক বিবেচিত হয় সাড়েসাতির প্রথম চরণে।
৭) তুলা রাশির জাতক জাতিকার তৃতীয় চরণ হল ঘাতক সময়।
৮) বৃশ্চিক রাশির জাতক জাতিকার ঘাতক সময় দ্বিতীয় চরণ ও তৃতীয় চরণ।
৯) প্রথম চরণ ও দ্বিতীয় চরণ ঘাতক হয় ধনু রাশির ক্ষেত্রে।
১০) মকর রাশির ক্ষেত্রে তৃতীয় চরণ হয় ঘাতক।
১১) কুম্ভ রাশির জাতক জাতিকাদেড় উপরে সাড়েসাতির কোন ঘাতক প্রভাব নেই। এই রাশি শনির সাড়েসাতির প্রভাব থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত।
১২) মীন রাশির জাতকের তৃতীয় চরণ ঘাতক সময়।

কোন চরণে শনির সাড়েসাতি কি কি ফল দান করে।

ইতিপূর্বে শনির সাড়েসাতি সময় কোন রাশি কোন ভাগে শনি ঘাতক হয় তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। কিন্তু একটি বিষয় পরিষ্কার দরকার যে এই ভাগ কিভাবে বিচার হয় এবং সেই ভাগে তার ফল দান কি হয় ? উপরের তালিকা অনুসারে যে রাশির যে সময়টি ঘাতক বলে বিবেচিত হয়েছে সেই সময়টা জাতক জাতিকার কেমন যাবে তারই আলোচনা করা হচ্ছে নীচের সরণীতে। এবারে তিনটি চরণ বিচার করা যাক।

১) প্রথম চরণ - যে সমস্ত রাশির ক্ষেত্রে প্রথম চরণ কে ঘাতক বলে চিহ্নিত করা হয়েছে , সেই সমস্ত জাতকের ক্ষেত্রে এই সময়টিতে আয়ের থেকে ব্যয় হয় বেশী। অর্থের আমদানি থাকে কম। হঠাৎ ধন হানির কারণে জাতককে প্রচুর অসুবিধার পড়তে হতে পারে। চোখের সমস্যা ও শরীর স্বাস্থ্যের সমস্যায় জাতক হয়রানি হাওয়ার সম্বাবনা থাকে।

২) দ্বিতীয় চরণ - যে সমস্ত রাশিতে দ্বিতীয় চরণ ঘাতক বলা হয়েছে সেই সমস্ত জাতক জাতিকাদের ক্ষেত্রে এই সময়টিতে সম্পত্তি হানি , শত্রূ ভয় , আর্থিক সমস্যা , আত্মীয় বন্ধুদের সাথে বিবাদ , কাজকর্মে অচলতা , গৃহ থেকে দূরে থাকা , সংসারে সুখের অভাব ঘটবে , টাকা পয়সা বেরিয়ে যাবে , অসফলতা সম্মূখীন বার বার হতে হবে। বাড়ি ছেড়ে দূরে থাকার ইচ্ছা বৃদ্ধি পেতে পারে এই সময়ে।

৩) তৃতীয় চরণ - যে সমস্ত রাশির ক্ষেত্রে তৃতীয় চরণ ঘাতক বলে চিহ্নিত করা হয়েছে সেই সমস্ত জাতক জাতিকাদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় , উপার্জন কমে যাওয়া , সুখের অভাব , অহেতুক ঝগড়া - ঝামেলায় জড়িয়ে পড়া। দারিদ্রতার সম্মুখীন হওয়া , অশুভ তন্ত্রের ও নজর লাগা বা উপরি হওয়ার লাগার সম্ভাবনা থাকে এই সময়ে।

*** সকল রাশির জাতক জাতিকাদের পক্ষে এই সময়েই বিবাহ হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকে।সুতরাং এখন থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়ে যায় যে শনির সাড়েসাতি চলাকালীন সম্পূর্ণ সময়ে জাতক জাতিকাদের নিরাশায় ভুগতে হয় না। কিন্তু বর্তমানে কিছু লোক শনির সাড়েসাতি নিয়ে অকারণ ভয় সৃষ্টি করেই চলেছে।

শনির সাড়েসাতিতে কি সকল রাশির ব্যক্তিদের শুধুই ক্ষতি হয়। বর্তমান সময়ে শনির সাড়েসাতি নিয়ে এমন প্রচার করা হচ্ছে যে স্বাভাবিক কারণেই মানুষের মনে একটি ভয় তৈরী করা হচ্ছে। এমনকি এটাও বলা হচ্ছে যে এই সাড়েসাতিতে জাতকের বা জাতিকার মৃত্যু কারক হতে পারে এবং তাদের জীবন দুর্বিসহ হয়ে হয়ে যাবে। সাড়েসাতি মানেই খালি ক্ষতি ছাড়া লাভ কিছুই নেই , আমার মতে এই ধারণা গুলি সম্পূর্ণ ভুল। শনির সাড়েসাতিতে কি প্রভাব পর্বে তা আগেই বর্ণনা করেছি। এছাড়াও জাতক জাতিকাদের জন্মকুণ্ডলীতে শনিদেব কোন ভাবে অবস্থান করছে সেটিও দেখা উচিত। শনি শুধুই যে অশুভ তা নয় , কোনো কোনো জাতক জাতিকাকে তিনি রাজাও করে দিতে পারে। এখানে একটি উধাহরণ মাধ্যমে বোঝা যাক যে শনিদেব জাতক জাতিকার কুণ্ডলীতে কোন অবস্থায় থাকলে কতটা শুভ বা কতটা অশুভ।

*** জাতকের জন্মকুণ্ডলীতে শনি যদি ত্রিকোণ , লগ্ন , নিজের গৃহে , ষষ্ঠ বা আয় ভাবের অধিপতি হয় ও মিত্র গ্রহ দ্বারা দৃষ্ট হয়ে জাতক জাতিকার জন্ম কুণ্ডলীতে তৃতীয় , পঞ্চম , ষষ্ঠ , নবম ও একাদশে অবস্থান করে তবে এই অবস্থায় শনি জাতককে ধনী , বিত্তশালী , ঐশ্বর্যশালী এবং প্রভাবশালী করতে পারে। জাতক জাতিকা প্রচুর ধন-সম্পদশালী হয়। আবার এই শনি জাতক জাতিকার জন্ম কুণ্ডলীতে যদি দ্বিতীয় স্থান , সপ্তম স্থান দ্বাদশ ভাবের অধিপতি হয় অশুভ দ্বারা দৃশ্য বা যুক্ত থাকে তবে সাড়েসাতির সময় জাতক জাতিকাদের প্রচুর কষ্ট পেয়ে থাকে এবং অশুভ সময়ের মধ্যে দিয়ে দিন কাটে। কাজেই এই থেকে বোঝাযায় সাড়েসাতি ভালো প্রভাব ও খারাপ প্রভাব দুটোই আছে।

রাশি ও ভাব অনুসারে সাড়েসাতির প্রতিকার।

রাশি ও ভাব অনুসারে জাতক জাতিকারা সাড়েসাতি অশুভ প্রভাব থেকে কিভাবে বাঁচা যায় তার কিছু পদ্ধতি নিচে দেওয়া হল। প্রতিটি রাশির ওপর দিয়ে তিনটি চরণে কোন সময় কি কি পদ্ধতি মেনে চলতে হবে যাতে সাড়েসাতি প্রভাব থেকে বাঁচা যায় এবারে আলোচনা করা হচ্ছে।

মেষ রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।

প্রথম চরণ - এই রাশির জাতক জাতিকারা সাড়েসাতির প্রথম আড়াই বছর ( শনিদেব মীন রাশিতে থাকবে ) নিচেদেয়া নিয়ম গুলি মেনে চল্লে অশুভ প্রভাব কমতে পারে।
ক) নতুন মাটির পাত্রে সরিষার তেল নিয়ে শনিবার স্রোতের জলে ভাসিয়ে দিলে সাড়েসাতি প্রভাব অনেক অংশে কমে যায়।

খ ) এই সময়ের মধ্যে মাদক দ্রব্য গ্রহণ না করলে শুভ ফল প্রাপ্তি হবে।
গ ) প্রতি শনিবার মোওয়া বা শুকনো নারকেল শনি মন্দিরে বা কালী মন্দিরে দান করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।

দ্বিতীয় চরণ - যদি শনিদেব মেষ রাশির জাতক জাতিকাদের উপর দিয়ে গমন করেন তখন নিচে দেয়া নিয়ম গুলি মেনে চল্লে সাড়েসাতির অশুভ প্রভাব অনেক অংশে কমে যাবে।

ক) নিয়মিত গনেশ এর পূজা আরাধনা করলে এই সময়ের প্রভাবকে কামানো যেতে পারে।
খ ) কোনো খুশির খবর আসলে নুন বা নোনতা জাতীয় খাবার কাউকে খাওয়ালে উপকার পাওয়া যাবে।
গ ) কোনো শুভ তিথিতে কুমারী কন্যার পূজা করলে সাড়েসাতির প্রভাব কমানো যায়।
ঘ ) প্রতি শনিবার বাঁদরকে কলা বা অন্য কোনো খাবার দিলে অশুভ প্রভাব কেটেযাবে।

তৃতীয় চরণ - যখন শনিদেব বৃষ রাশিতে অবস্থান করে তখন তাকে সাড়েসাতির শেষ আড়াই বছর বা তৃতীয় চরণ বলা হয়।

ক) ঘোড়ার নালের আংটি তৈরী করে ডান হাতে অনামিকাতে ধারণ করতে হবে তবে অশুভ প্রভাব কাটবে।
খ ) বিউলির ডাল প্রতি শনিবার হাতের এক মুঠো নিয়ে স্রোতের জলে বা পুকুরের জলে ছড়িয়ে দিতে হবে এবং আরেক মুঠো বিউলির ডাল পাখি কে খাওয়াতে হবে।
গ ) মঙ্গলবার সকালে স্নান করে উঠে শুদ্ধ বস্ত্রে হনূমান চল্লিশা পাঠ করলে সাড়েসাতির প্রভাব সম্পূর্ণরূপে কমানো সম্ভব হয়।
ঘ ) শনিবার মাছ ও মাংস না খাওয়াই ভালো , এতে সুফল বেশি লাভ করা যায়।

বৃষ রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।

প্রথম চরণ - শনি যখন জন্ম কুণ্ডলীতে মেশ রাশিতে অবস্থান করে তখন তাকে বৃষরাশির প্রথম চরণ বলাহয়। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে তা হল।

ক) ঘোড়ার নালের আংটি তৈরী করে ডান হাতে অনামিকাতে ধারণ করতে হবে তবে অশুভ প্রভাব কাটবে।

খ) এই সময়ে মাদক দ্রব্য থেকে দূরে থাকলে শুভ ফল পাওয়া যাবে।

গ) প্রতি শনিবার শুকনো নারকেল শনি মন্দিরে বা কালী মন্দিরে দান করলে সাড়েসাতির অশুভ প্রভাব থেকে বাঁচা যায়।

ঘ) প্রতি শনিবার মাছ বা মাংস না খাওয়াই ভালো।

ঙ) প্রতি দিন শিব লিঙ্গমের মাথায় জাল দিয়ে " ওঁ নমঃ শিবায়ঃ " মংত্র ৩ বার বলতে হবে মনে মনে।

দ্বিতীয় চরণ - শনি গ্রহটি যখন বৃষ রাশির উপরে থাকবে বা বৃষ রাশিতে প্রবেশ করবে তখন তাকে দ্বিতীয় চরণ বলা হয়। এই সময়টিতে যা যা নিয়ম মানতে হবে তা হল।

ক) প্রতি শনিবার বট গাছের গোড়ায় কাঁচা দুধ ঢালতে হবে।

খ) শনিবার দিন কালো কুকুরকে খাবার খাওয়ালে সাড়েসাতি প্রভাব কমেযাবে অনেক অংশে।

গ) হনুমানজির পূজা করলে সাড়েসাতির প্রভাব কমেযাবে।

তৃতীয়া চরণ - যখন শনি গ্রহটি মিথুন রাশিতে অবস্থান করবে তখন বৃষ রাশির ক্ষেত্রে তৃতীয়া চরণ ধরা হবে। এই সময়ে যে যে নিয়ম মানতে হবে তা হলো।

ক) মঙ্গলবার হনুমানজির মন্দিরে পুজা দিতেহবে ও হনূমান চালিশা শুনতে হবে।

খ) ঘোড়ার খুরের আংটি মধ্যমাতে ধারণ করতে হবে।

গ) প্রতি মঙ্গলবার পটোল বর্ণের সিঁদুর হনূমান মন্দিরে দান করতে হবে।

মিথুন রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।প্রথম চরণ - শনি যখন বৃষ রাশিতে অবস্থান করবে তখন মিঠুন রাশির উপর সাড়েসাতির প্রথম চরণ ধরা হয়। এই সময়ে -
ক) শনি বড়দিন শনি মন্দিরে পূজা দিয়ে এসে শনি যন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
খ ) ২টি শুকনো নারকেল নদীর স্রোতে ভাসিয়েদিলে সাড়েসাতির প্রভাব কমেযাবে।
গ ) প্রতি শনিবার দারিদ্র লোককে দান করতে হবে ও বাড়িতে গনেশের পূজাও করতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - শনি যখন মিথুন রাশিতে থাকবে তখন তাকে সাড়েসাতির দ্বিতীয় চরণ বলা হয়। এই সময়ে যা করতে হবে।

ক) প্রতি শনিবার শিবলিঙ্গমের মাথায় দুধ ঢালতে হবে।
খ ) এই সময়ে শনি যন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
গ ) বট গাছের গোড়ার মাটিতে দুধ দিয়ে ভিজতে হবে , তারপর সেই ভেজা মাটি নিজের কপালে তিলক পড়তে হবে।

তৃতীয় চরন - শনি যখন কর্কট রাশিতে অবস্থান করবে তখন তাকে তৃতীয় চরণ বলা হয়। এই সময়ে যা যা করতে হবে।

ক) নৌকার পেরেক দিয়ে আংটি বানিয়ে মাধ্যমতে ধারণ করলে শুভ ফল পাওয়া যায়।
খ ) প্রতি দিন হনূমান চালিশা শুনতে হবে বা পড়তে হবে।
গ ) শনিবার মাদক দ্রব্য থেকে দূরে থাকতে হবে।

কর্কট রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।প্রথম চরণ - মিথুন রাশিতে শনি যখন অবস্থান করবে তখন তাকে কর্কট রাশির প্রথম চরণ বলা হবে।এই সময়ে কি কি করতে হবে তা জেনেনি।

ক) ২টি নারকেল নদীর স্রোতের জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) নৌকার পেরেক বা লোহা দিয়ে আংটি বানিয়ে মধ্যমাতে ধারণ করতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার কুমারী মেয়েকে খাবার ও লাড্ডু দিয়ে ভোজন করতে হবে।
ঘ ) প্রতি সোমবার শিব লিঙ্গমের মাথায় ৩ বার কাঁচা দুধ ও জল ঢালতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - কর্কট রাশিতে শনি অবস্থান করলে তখন সাড়েসাতির দ্বিতীয় চরণ ধরা হবে। এই সময়ে যে যে প্রতিকার করা হয়।

ক) যেকোন শনিবার একটি পাত্রে সামান্য সুরমা নিয়ে নির্জন স্থানে পুঁতে দিতে হবে বা নদীর জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) শনিবার ১০৮ টি ফটো এটার গুল্লি বানিয়ে নাদির জলে বিসর্জন দিতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার দারিদ্র লোককে দান করতে হবে ও বাড়িতে গনেশের পূজাও করতে হবে।
ঘ ) কোন অনুষ্ঠান বাড়িতে মিষ্টান্ন দান করবেন না।

তৃতীয় চরণ - শনি গ্রহটি যখন সিংহ রাশিতে অবস্থান করবে তখন কর্কট রাশির সাড়েসাতির তৃতীয়া চরণ ধরা হবে। এই সময়ে শনির প্রভাব থেকে বাঁচতে যা যা করতে হবে।

ক) শনিবার এক শিশি মাদক স্রোতের জলে বিসর্জন দিতে হবে।
খ ) হনূমান চালিশা প্রত্যাহা পাঠকরতে হবে বা শুনতে হবে ও শনি যন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
গ ) নৌকার পেরেক দিয়ে আংটি বানিয়ে ডানহাতে মাধ্যমতে ধারণ করতে হবে।
সিংহ রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।
প্রথম চরণ - শনি দেব যখন কর্কট রাশিতে অবস্থান করবে তখন সিংহ রাশির উপর সাড়েসাতির প্রথম চরণ ধরা হবে। এই জামাকে যা যা নিয়ম মানতে হবে।
ক) নতুন একটু মাটির পাত্রে সরিষার তেল নিয়ে প্রতি শনিবার স্রোতের জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) ২টি শুকনো নারকেল শনি মন্দিরে বা কালী মন্দিরে দেন করতে হবে।
গ ) মাদক দ্রব্য সেবন না করে ভালো সাথে শনিবার নিরামিষ খেতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - সিংহ রাশির উপর যখন শনি দেব অবস্থান করবে তখন তাকে সাড়েসাতির দ্বিতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে।

ক) নিয়মিত গনেশ পূজা করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
খ ) শনিবার ১০৮ টি আটার গুল্লি বানিয়ে মাছকে খাওয়ালে বা জলে বিসর্জন করলে শুভ ফল পাওয়া যাবে।
গ ) শনিবার কোনো দারিদ্রকে দেন করলে শুভ ফল পাওয়া যাবে।
ঘ ) কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে মিষ্টান্ন কোনো কিছু দান না করাই ভালো।

তৃতীয়া চরণ - কন্যা রাশিতে যখন শনিদেব অবস্থান করবে তখন তাকে সিংহ রাশির তৃতীয়া চরন বলা হবে।

ক) কালো মাষকলাই ( কালো বিউলির ডাল ) এক মুঠো নিয়ে স্রোতের জলে বা পুকুরে পশ্চিম মুখ করে দাঁড়িয়ে বিসর্জন দিতে হবে বা ছাদে ছড়িয়ে দেবেন যাতে পাখি খেতে পারে।
খ ) কালো মহিষের পায়ের খুর দিয়ে একটি আংটি বানিয়ে মধ্যমতে ধারণ করতে হবে।
গ ) শনিবার ও মঙ্গলবার সকালে স্নান করে পরিষ্কার বস্ত্র পরে হনূমান জীর পূজা করে হনূমান চালিশা শুনতে হবে।রণ করতে হবে।

কন্যা রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।প্রথম চরণ - যখন শনিদেব সিংহ রাশিতে অবস্থান করবে সেই সময়টিকে কন্যা রাশির প্রথম চরণ বলা হবে। এই সময়ে কিছু নিয়ম মানলে শুভ লাভ হবে।

ক) ঘোড়ার খুরের আংটি বা ইন্দ্র নীলা মধ্যমাতে ধারণ করতে হবে।
খ ) প্রতি শনিবার কাক কে হাত রুটি বানিয়ে খাওয়াতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার কালী বা শনি মন্দিরে দান ও পূজা করতে হবে।
ঘ ) প্রতি দিন ঘরে দুর্গা পূজা করতে হবে তাহলে সাড়েসাতির প্রভাব কেটে যায়।

দ্বিতীয় চরণ - শনি দেব যখন কন্যা রাশিতে অবস্থান করবে তখন হবে সাড়েসাতির দ্বিতীয় চরণ। এই সময়ে সাড়েসাতি থেকে বাঁচার উপায়।

ক) প্রতি শনিবার বটগাছের গোড়ায় কাঁচা দুধ ঢালতে হবে।
খ ) প্রতি দিন মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র জপ করতে হবে , তাহলে সাড়েসাতির প্রভাব অনেক অংশে কমে যাবে।
গ ) কোনো প্রতিবন্ধী লোকে সামান্য কিছু দান করলে লাভ হবে।
ঘ ) শনিবার শনি যন্ত্রম বা ইন্দ্র নীলা ধারণ করতে হবে।

তৃতীয় চরণ - তুলা রাশিতে শনিদেব যখন অবস্থান করবে তখন তাকে সাড়েসাতির শেষ চরণ বা তৃতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে।

ক) যেকোনো একটি শনিবার এক শিশি মদ নিয়ে স্রোতের জলে বিসর্জন দিতে হবে।
খ ) হনূমান চালিশা একটি বই , মঙ্গলবার হনূমান মন্দিরে দান করতে হবে।
গ ) মহিষের পায়ের খুড় ধারণ করতে হবে বা বাড়িতে রাখতে হবে।
ঘ ) শনিবার নিরামিষ ভোজন করা ও মাদক দ্রব্য গ্রহণ না করাই ভালো।

তুলা রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।

প্রথম চরণ - শনিদেব যখন কন্যা রাশিতে থাকবে তখন তাকে সাড়েসাতির প্রথম চরণ বলা হবে। এই সময়টিতে যা যা করতে হবে।

ক) প্রতিদিন হনূমান চালিশা পাঠ করতে হবে বা শুনতে হবে।
খ ) ২টি শুকনো নারকেল নদীর জলে ভাসালে সাড়েসাতির প্রভাব কাটবে।
গ ) প্রতি শনিবার কাককে এটার তৈরী রুটি খাওয়ালে শুভ ফল পাওয়া যাবে।
ঘ ) ইন্দ্র নীলা বা কালো ঘোড়ার নালের আংটি ধরেন করতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - তুলা রাশিতে শনিদেব যখন অবস্থান করবে তখন তাকে দ্বিতীয় চরণ বলা হয়। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে তা হলো।

ক) একটি কালো কুকুর এনে বাড়িতে পুষলে বা বাড়ির আশেপাশে কালো কুকুর থাকলে থাকে খাওয়ালে শুভ ফল পাওয়া যাবে।
খ ) ইন্দ্রনীলা বা শনি যন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
গ ) বোট গাছের গোড়ার মাটিতে কাঁচা দুধ দিয়ে ভিজিয়ে সেই মাটি দিয়ে নিজের কপালে তিলক পরলে সুফল লাভ হয়।

তৃতীয় চরণ - বৃশ্চিক রাশিতে শনিদেব অবস্থান করে তখন তা তুলে রাশির তৃতীয়া চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হয়।

ক) প্রতি শনিবার বিউলির ডাল স্রোতের জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) প্রতি শনিবার ও মঙ্গলবার হনূমান চালিশা পড়তে হবে বা শুনতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার শিব লিঙ্গমের মাথায় কাঁচা দুধ ও জল ঢালতে হবে।

বৃশ্চিক রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।
প্রথম চরণ - তুলা রাশিতে শনিদেব অবস্থান করার সময়টিকে বৃশ্চিক রাশির প্রথম চরণ বলে ধরা হবে। এই সময়ে যে যে নিয়ম মানতে হবে।

ক) একটি মাটির পাত্রে সরিষার তেল রেখে প্রতি শনিবার স্রোতের জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) এই সময়ে মাদক ও আমিষ জাতীয় খাবার খাওয়া বারণ।
গ ) প্রতি শনিবার ২টি নারকেল শনি মন্দিরে বা কালী মন্দিরে দেন করতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - শনিদেব বৃশ্চিক রাশিতে অবস্থান করলে তখন তাকে দ্বিতীয় চরণ ধরা হবে। এই সময়ে যে যে নিয়ম মানতে হবে।

ক) প্রতিদিন গানপাতির পূজা করলে সাড়েসাতির প্রভাব কেটে যায়।
খ ) মঙ্গলবার ৮টি আটার গুল্লি বানিয়ে জলে বিসর্জন দিলে শুভ ফল পাওয়া যাবে।
গ ) ইন্দ্রনীল বা ঘোড়ার খুরের আংটি মাধ্যমেতে ধারণ করতে হবে।

তৃতীয়া চরণ - ধনু রাশিতে শনিদেব যখন অবস্থান করবে তখন তৃতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ে যে যে নিয়ম মানতে হবে।

ক) মহিষের পায়ের খুড় ধারণ করতে হবে বা বাড়িতে রাখতে হবে।
খ ) প্রতি শনিবার বিউলির ডাল স্রোতের জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
গ ) প্রতিদিন হনূমান চালিশা পাঠ করতে হবে বা শুনতে হবে।

ধনু রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।প্রথম চরণ - শনিদেব বৃশ্চিক রাশিতে যখন অবস্থান করবে সেই সময়টিকে ধনু রাশির উপর সাড়েসাতির প্রথম চরণ ধরা হবে। এই সময়ে নিয়ম মানতে হবে।

ক) কুমারী মেয়েকে পূজা করতে হবে।
খ ) মঙ্গলবার হনুমানজির মন্দিরে পুজা দিতে হবে ও হনূমান চালিশা শুনতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার কালী মন্দিরে কালো আঙ্গুর দান করতে হবে।
ঘ ) প্রতি সোমবার শিব লিঙ্গমের পূজা করতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - শনিদেব ধনু রাশিতে যখন অবস্থান করছে তখন সেটি এই রাশির দ্বিতীয় চরণ ধরা হবে। এই সময়টিতে যা যা নিয়ম মানতে হবে।

ক) প্রতি শনিবার বটগাছের গোড়ায় কাঁচা দুধ ঢালতে হবে।
খ ) আটা দিয়ে গুলি বানিয়ে মাছকে খাওয়াতে হবে বা নদীতে বিসর্জন দিতে হবে।
গ) বোট গাছের গোড়ার মাটিতে কাঁচা দুধ দিয়ে ভিজিয়ে সেই মাটি দিয়ে নিজের কপালে তিলক পরলে সুফল লাভ হয়।

তৃতীয় চরণ - শনিদেব যখন মকর রাশিতে অবস্থান করবে তখন তা ধনু রাশির ক্ষেত্রে তৃতীয়া চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে তা হলো।

ক) হনূমান চালিশা একটি বই , মঙ্গলবার হনূমান মন্দিরে দান করতে হবে।
খ ) প্রতিদিন হনুমানজির মন্দিরে পুজা দিতে হবে ও হনূমান চালিশা শুনতে হবে।
গ ) ইন্দ্রনীল বা ঘোড়ার খুরের আংটি মাধ্যমেতে ধারণ করতে হবে।
ঘ ) প্রতি মঙ্গলবার পাটল বর্ণের সিঁদুর হনূমান মন্দিরে দান করতে হবে।

মকর রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।

প্রথম চরণ - শনিদেব যখন ধনু রাশিতে অবস্থান করবে তখন তা মকর রাশির সাড়েসাতির প্রথম চরণ বলে ধরা হবে। এই সময়ে সাড়েসাতি থেকে বাঁচার উপায়।
ক) শনিবার ৪টি শুকনো নারকেল নদীর জলে ভাসালে সাড়েসাতির প্রভাব কাটবে।
খ ) প্রতি শনিবার বাচ্চাদের ডেকে মিষ্টি হালুয়া খাওয়াতে হবে।
গ ) প্রতি সোমবার নাম গোত্র বলে শিব লিঙ্গমের মাথায় কাঁচা দুধ ঢালতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - শনিদেব যখন মাকার রাশির ওপর দিয়ে বিচরণ করবে তখন তাকে দ্বিতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ের থেকে বাঁচতে কিছু নিয়ম মানতে হবে।

ক) শনিবার এক শিশি সুরমা কোনো নির্জন স্থানে পুঁতে দিতে হবে বা জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) আটা দিয়ে মিষ্টি রুটি বানিয়ে শনিবার ৩ টে কুকুরকে খাওয়ালে শুভ ফল পাওয়া যায়।
গ ) প্রতি মঙ্গলবার পাটল বর্ণের সিঁদুর হনূমান মন্দিরে দান করতে হবে।
ঘ ) কালো কুকুর পুষলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।

তৃতীয় চরণ - শনিদেব যখন গোচরে কুম্ভ রাশিতে অবস্থান করবে তখন তাকে মকর রাশির তৃতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে তা হলো।

ক) যেকোনো একটি শনিবার এক শিশি মদ নিয়ে স্রোতের জলে বিসর্জন দিতে হবে।
খ ) প্রতি দিন হনূমান চালিশা পঠ করতে হবে ও ইন্দ্রনীল বা শনি যন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
গ ) নৌকার পেরেক দিয়ে আংটি বানিয়ে ডানহাতে মাধ্যমতে ধারণ করতে হবে।

কুম্ভ রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।

প্রথম চরণ - গোচরে শনিদেব মকর রাশিতে অবস্থান করলে তখন তাকে কুম্ভ রাশির উপর সাড়েসাতির প্রথম চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে।
ক) শনিবার এক শিশি সুরমা কোনো নির্জন স্থানে পুঁতে দিতে হবে বা জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) আটা দিয়ে মিষ্টি রুটি বানিয়ে শনিবার ৩ টে কুকুরকে খাওয়ালে শুভ ফল পাওয়া যায়।
গ ) প্রতি মঙ্গলবার পাটল বর্ণের সিঁদুর হনূমান মন্দিরে দান করতে হবে।
ঘ ) শনিবার নিরামিষ খাবার খাওয়াই ভালো।

দ্বিতীয় চরণ - শনিদেব কুম্ভ রাশিতে থাকলে তখন তাকে দ্বিতীয় চরণ বলা হয়ে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে।

ক) কুমারী মেয়েকে পূজা করতে হবে।
খ ) শনি ব্রত পালন করতে হবে সাথে হনুমানজীর পূজা করতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার কালী মন্দিরে কালো আঙুর দান করতে হবে।
ঘ ) প্রতি দিন শিব লিঙ্গমে কাঁচা দুধ ঢেলে " ওঁ নমঃ শিবায়ঃ " মন্ত্র ৩ বার বলতে হবে মনে মনে।

তৃতীয় চরণ - শনিদেব মীন রাশিতে যখন অবস্থান করে তখন তা কুম্ভ রাশির ক্ষেত্রে তৃতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা করতে হবে।

ক) শনিবার এক শিশি মাদক স্রোতের জলে বিসর্জন দিতে হবে।
খ ) হনূমান চালিশা প্রত্যাহা পাঠকরতে হবে বা শুনতে হবে ও শনি যন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
গ ) নৌকার পেরেক দিয়ে আংটি বানিয়ে ডানহাতে মাধ্যমতে ধারণ করতে হবে।
ঘ ) কুমারী পূজা করতে হবে।
ঙ) শনিবার শনি ব্রত পালন করতে হবে এবং হনুমানজীর পূজা করতে হবে।

মীন রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।

প্রথম চরণ - শনিদেব যখন কুম্ভ রাশিতে অবস্থান করবে তখন তাকে মীন রাশির প্রথম চরণ বলা হয়। এই সময়ে যা যা করতে হবে।

ক) শনিবার কাঁচা বাদাম দেন করতে হবে।
খ ) প্রতি মঙ্গলবার নারকেল মন্দিরে দান করতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার ২টি নারকেল শনি মন্দিরে বা কালী মন্দিরে দেন করতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - শনিদেব যখন মীন রাশিতে অবস্থান করবে তখন তাকে সাড়েসাতির দ্বিতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা করতে হবে।

ক) প্রতিদিন গানপাতির পূজা করলে সাড়েসাতির প্রভাব কেটে যায়।
খ ) কুমারী পূজা করতে হবে কোনো শুভ তিথিতে।
গ ) প্রতি শনিবার ৩টি হাতে বানানো রুটি কালো কুকুরকে খাওয়াতে হবে।

তৃতীয় চরণ - গোচরে শনিদেব মেশ রাশিতে অবস্থান করলে তখন তা মীন রাশির তৃতীয় চরণ হবে। এই সময়ে যা যা মানতে হবে।

ক) ইন্দ্রনীলা মাধ্যমাতে ধারণ করতে হবে বা ঘোড়ার নালের আংটি ধারণ করতে হবে।
খ ) বিউলির ডাল প্রতি শনিবার হাতের এক মুঠো নিয়ে স্রোতের জলে বা পুকুরের জলে ছড়িয়ে দিতে হবে এবং আরেক মুঠো বিউলির ডাল পাখি কে খাওয়াতে হবে।
গ ) মঙ্গলবার সকালে স্নান করে উঠে শুদ্ধ বস্ত্রে হনূমান চল্লিশা পাঠ করলে সাড়েসাতির প্রভাব সম্পূর্ণরূপে কমানো সম্ভব হয়।

*** উপরের নিয়ম গুলির বাইরে আরেকটি নিয়ম খুবই কার্যকরী তা হলো - কালোতিল একমুঠো , কালো মাষকলাই এক মুঠো , লোহার টুকরো ২টি ,সরিষার তেল ও সাথে ২টি টাকা নাম গোত্র সহ শনি মন্দিরে দেন করলে শুভ ফল পাওয়া যাবে।

শনিদেবের মন্ত্র : ওঁ শং শানৌশ্চরায় নমঃ।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarksসূপ্রভাত

বর্তমানের গোচরে ,শনির সাড়েসাতি ও ঢাইয়ার কু প্রভাব।২০২০ এই বছরটি অতি আমঙ্গলজনক।

শনির সাড়েসাতি বা শনির ঢাইয়া কার জন্য কতটা কষ্টদায়ক এবং তা থেকে মুক্তির কি উপায়।

শনির ঢাইয়া যোগ বা আড়াই হাতি যোগ -

আমরা জানি যে শনি যে কোনো একটি রাশিতে আড়াই বৎসর অবস্থান করে। আড়াই বৎসর অর্থাৎ দুই বৎসর ছয় মাস সময় - হিন্দিতে আড়াই শব্দটিকে ঢাই উচ্চারণ করা হয়। এখান থেকেই ঢাইয়া এবং বাংলায় আড়াই হাতি শব্দটি এসেছে। এখন এতখানি জানার পর স্বভাবতই মনে এমন প্রশ্ন আসতে পারে যে শনি তো প্রত্যেক রাশিতেই আড়াই বৎসর অবস্থান করে, তাহলে কি যে কোনো রাশিতেই শনির অবস্থান কালে শনির ঢাইয়া যোগ চলছে বলা যাবে? উত্তর হচ্ছে না। জন্ম রাশি (অর্থাৎ জন্মছকে যে রাশিতে চন্দ্র অবস্থান করে) থেকে চতুর্থ রাশিতে এবং অষ্টম রাশিতে যখন শনি অবস্থান করে একমাত্র তখনই শনির ঢাইয়া যোগ চলছে বলা হয়। জন্মরাশির চতুর্থে শনি অবস্থান করলে তখন শনির প্রথম ঢাইয়া এবং জন্মরাশির অষ্টমে শনি অবস্থান করলে শনির দ্বিতীয় ঢাইয়া যোগ হয়। যেমন উদাহরণ হিসাবে বলা যায় - বর্তমানে শনির অবস্থান মকর রাশিতে যা তুলা রাশির চতুর্থ ভাব - ফলে বর্তমানে তুলারাশির জাতকদের শনির প্রথম ঢাইয়া চলছে এবং মকর রাশি মিথুন রাশির অষ্টম ভাব হওয়ায় বর্তমানে মিথুন রাশির জাতকদের শনির দ্বিতীয় ঢাইয়া চলছে।

এবার দেখা যাক যে কোন রাশিতে শনি অবস্থান করলে কোন কোন রাশির জাতকদের ঢাইয়া হয়।

শনির অবস্থান মেষ রাশিতে হলে > মকর রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং কন্যা রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান বৃষ রাশিতে হলে > কুম্ভ রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং তুলা রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান মিথুন রাশিতে হলে > মীন রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং বৃশ্চিক রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান কর্কট রাশিতে হলে > মেষ রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং ধনু রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান সিংহ রাশিতে হলে > বৃষ রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং মকর রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান কন্যা রাশিতে হলে > মিথুন রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং কুম্ভ রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান তুলা রাশিতে হলে > কর্কট রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং মীন রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান বৃশ্চিক রাশিতে হলে > সিংহ রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং মেষ রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান ধনু রাশিতে হলে > কন্যা রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং বৃষ রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান মকর রাশিতে হলে > তুলা রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং মিথুন রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান কুম্ভ রাশিতে হলে > বৃশ্চিক রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং কর্কট রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান মীন রাশিতে হলে > ধনু রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং সিংহ রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।

এবার জানা যাক শনির ঢাইয়া যোগের ফলাফল বা প্রভাব কিরূপ হয়। আমরা এই সিরিজে আগেই শনির সাড়েসাতি যোগ ও তার ফলাফল বিষয়ে আলোচনা করেছি। শনির ঢাইয়া যোগের প্রভাবও অনেকাংশেই ঐ সাড়েসাতি যোগেরই অনুরূপ। অর্থাৎ ঐ সময়ে সংশ্লিষ্ট রাশির জাতকদের হঠাৎ করে ঘনিয়ে আসা দুর্ভাগ্যগ্রস্ততা, আর্থিক সংকট, কর্মবাধা, ঋণগ্রস্ততা, ব্যয়বাহুল্যতা, শত্রুতা, শারীরিক অসুস্থতা, মানসিক অশান্তি - উদ্বেগ - হতাশা গ্রস্ততা ইত্যাদি ভোগ করতে হয়। তবে এ প্রসঙ্গে যে কথা মনে রাখতে হবে তা হল যে কোনো রাশির জাতকদের জন্যই শনির ঢাইয়ায় ভোগান্তির মাত্রা বা ধরন যে একই রকম হবে এমন না। আবার একই রাশির সকল জাতকদের জন্যও ঢাইয়ার কষ্ট সমান হবেনা। কার জন্মছকে শনির অবস্থান কেমন - কতটা শুভ বা কতটা অশুভ, সামগ্রিক জন্মছকের শুভাশুভ বিষয়, ঐ সময়ে চলা গ্রহের মহাদশা - অন্তর্দশা - প্রত্যন্তরদশা এবং আরো অনেক বিচার্য বিষয় আছে যার প্রভাবে মানুষে মানুষে শনির ঢাইয়া কালের প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। তবে সাধারন ভাবে দেখা গেছে যে মেষ রাশি, বৃশ্চিক রাশি, কর্কট রাশি, ও সিংহ রাশির জাতকদের জন্য শনির ঢাইয়ার মারকত্ব বেশী হয়ে থাকে। অন্যদিকে বৃষ রাশি, তুলা রাশি, মকর রাশি ও কুম্ভ রাশির জাতকদের জন্য শনির ঢাইয়ার মারকত্ব তুলনামূলক ভাবে কম হয়ে থাকে। যখন কিনা মিথুন, কন্যা, ধনু ও মীন রাশির জাতকদের জন্য এর প্রভাব মধ্যম প্রকৃতির হওয়ার সম্ভাবনা থাক

শনির সাড়েসাতি কাকে বলে।

শনি সম্পূর্ণ রাশিচক্র পরিক্রমা করার সময় প্রতিটি রাশিতেই প্রবেশ করে এবং ওই রাশিতে আড়াই বৎসরের জন্যে অবস্থান করে। আমাদের জোতিষ শাস্ত্রে শনিদেবকে সম্পূর্ণ রাশিচক্রকে প্রদক্ষিণ করতে শনিদেবের সময় লাগে ৩০ বৎসর। সুতরাং সেই বিচারে আমাদের ১২টি রাশির প্রত্যেক রাশিতে শনিদেব ২বৎসর ৬মাস পর্যন্ত স্থিত থাকে। এই পরিক্রমান কালে যে রাশিতে শনিদেব অবস্থান করে সেখানে তিনি আড়াই বৎসরের জন্যে থাকে। এই অবস্থানের সময় যে রাশিতে শনি অবস্থান করছে তার ডানদিকের ঘর ও বাঁদিকের ঘর এ প্রভাব ফেলে অথাৎ রাশিটির দ্বাদশ ও দ্বিতীয় ঘরে প্রভাব বিস্তার করে। মানে যদি কর্কট রাশিতে শনি অবস্থান করে তাহলে শনির সাড়েসাতি ধরা হবে মিথীন রাশির তৃতীয় চরণ (শেষ চরণ) , কর্কট রাশির দ্বিতীয় চরণ এবং সিংহ রাশির প্রথম চারণ মানে শনির সাড়েসাতি শুরু হচ্ছে বুঝতে হবে। শনিদেব প্রতিটি রাশিতেই আড়াই বৎসর করে ৩টি রাশিতে মোট সাড়েসাত বছর বিচরণ করেন , তাই শনিদেবএর পরিক্রমাকে জোতিষ শাস্ত্রে শনির সাড়েসাতি বলাহয়ে থাকে। এবারে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা যাক কোন রাশিতে শনি আসলে কোন কোন রাশির শনির সাড়েসাতি প্রভাব পড়বে।
১) শনি যখন গোচরে মীন রাশি , মেষ রাশি ও বৃষ রাশিতে অবস্থান করে তখন মেষ রাশির জাতক জাতিকাদের উপর শনির সাড়েসাতির প্রভাব থাকে।
২) গোচরে শনি যখন মেষ রাশিতে , বৃষ রাশিতে ও মিথুন রাশিতে পরিক্রমা করে তখন বৃষ রাশির জাতকদের উপর শনির সাড়েসাতি চলছে বুঝতে হবে।
৩) শনিদেব যখন গোচরে বৃষ রাশির , মিথুন রাশি ও কর্কট রাশিতে অবস্থান করে তখন মিথুন রাশির উপরে শনির সাড়েসাতির প্রভাব আছে জানতে হবে।
৪) গোচরে শনিদেব মিথুন রাশি , কর্কট রাশি ও সিংহ রাশির উপর দিয়ে পরিক্রমা করে তখন বুঝতে হবে কর্কট রাশির জাতক জাতিকাদের সাড়েসাতি শুরু হয়েছে।
৫) শনি গোচরে কর্কট রাশিতে , সিংহ রাশিতে ও কন্যা রাশিতে অবস্থান করে তখন সিংহ রাশির জাতক জাতিকাদের শনির সাড়েসাতি প্রভাব শুরু হয়।
৬) শনি গোচরে সিংহ, কন্যা এবং তুলা রাশির উপর অবস্থান করলে কন্যা রাশির লোকেদের সাড়েসাতি ধরা হবে।
৭) কন্যা ,তুলে ও বৃশ্চিক রাশির উপর দিয়ে শনি যখন গোচর করবে তখন তাকে তুলা রাশির সাড়েসাতি বিলে দোর হবে।
৮) শনিদেব যখন তুলা, বৃশ্চিক ও ধনু রাশির উপর দিয়ে গোচর করবে তখন তাকে বৃশ্চিক রাশির সাড়েসাতি চলছে ধরা হবে।
৯) বৃশ্চিক, ধনু ও মকর রাশির উপর দিয়ে যখন শনিদেব গোচর করবে তাকে ধনু রাশির সাড়েসাতি চলছে ধরা হবে।
১০) শনিদেব যখন গোচরে ধনু , মকর ও কুম্ভ রাশির উপর দিয়ে যাবে তখন মকর রাশির সাড়েসাতি ধরা হবে।
১১) মকর, কুম্ভ ও মীন রাশির উপর দিয়ে শনিদেব সঞ্চারিত হলে তাকে তখন কুম্ভ রাশির সাড়েসাতি বলা হয়ে থাকে।
১২) কুম্ভ , মীন ও মেষ রাশির উপর দিয়ে যখন শনিদেব সঞ্চারিত হয় তখন তাকে মীন রাশির সাড়েসাতি হবে।

জন্ম রাশি অনুসারে সাড়েসাতির বিশেষ অশুভ সময়।


সাড়েসাতির ঘাতক প্রভাব একটি রাশির ক্ষেত্রে সাড়েসাত বৎসরের জন্যে সম্পূর্ণ ভাবে থাকে না। প্রতিটি রাশির একটি নির্দিষ্ট সময় থাকে যখন কুবি খারাপ সময় সৃষ্টি হয়। জেনে নেয়া যাকরাশি গত ভাবে কোন কোন জায়গায় শনি মারক হবে।
১) মেষ রাশির ঘাতক সময় সাড়েসাতির দ্বিতীয় চরণ ।
২) বৃষ রাশির প্রথম চরণ ঘাতক বিবেচিত হয়।
৩) মিথুন রাশির দ্বিতীয় চরণ ঘাতক হয়ে থাকে।
৪) কর্কট রাশির পক্ষে দ্বিতীয় চরণ ও তৃতীয়া চরণ ঘাতক।
৫) সিংহ রাশির পক্ষে ঘাতক বিবেচিত হবে প্রথম চরণ এবং দ্বিতীয় চরণ।
৬) কন্যা রাশির ঘাতক বিবেচিত হয় সাড়েসাতির প্রথম চরণে।
৭) তুলা রাশির জাতক জাতিকার তৃতীয় চরণ হল ঘাতক সময়।
৮) বৃশ্চিক রাশির জাতক জাতিকার ঘাতক সময় দ্বিতীয় চরণ ও তৃতীয় চরণ।
৯) প্রথম চরণ ও দ্বিতীয় চরণ ঘাতক হয় ধনু রাশির ক্ষেত্রে।
১০) মকর রাশির ক্ষেত্রে তৃতীয় চরণ হয় ঘাতক।
১১) কুম্ভ রাশির জাতক জাতিকাদেড় উপরে সাড়েসাতির কোন ঘাতক প্রভাব নেই। এই রাশি শনির সাড়েসাতির প্রভাব থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত।
১২) মীন রাশির জাতকের তৃতীয় চরণ ঘাতক সময়।

কোন চরণে শনির সাড়েসাতি কি কি ফল দান করে।

ইতিপূর্বে শনির সাড়েসাতি সময় কোন রাশি কোন ভাগে শনি ঘাতক হয় তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। কিন্তু একটি বিষয় পরিষ্কার দরকার যে এই ভাগ কিভাবে বিচার হয় এবং সেই ভাগে তার ফল দান কি হয় ? উপরের তালিকা অনুসারে যে রাশির যে সময়টি ঘাতক বলে বিবেচিত হয়েছে সেই সময়টা জাতক জাতিকার কেমন যাবে তারই আলোচনা করা হচ্ছে নীচের সরণীতে। এবারে তিনটি চরণ বিচার করা যাক।

১) প্রথম চরণ - যে সমস্ত রাশির ক্ষেত্রে প্রথম চরণ কে ঘাতক বলে চিহ্নিত করা হয়েছে , সেই সমস্ত জাতকের ক্ষেত্রে এই সময়টিতে আয়ের থেকে ব্যয় হয় বেশী। অর্থের আমদানি থাকে কম। হঠাৎ ধন হানির কারণে জাতককে প্রচুর অসুবিধার পড়তে হতে পারে। চোখের সমস্যা ও শরীর স্বাস্থ্যের সমস্যায় জাতক হয়রানি হাওয়ার সম্বাবনা থাকে।

২) দ্বিতীয় চরণ - যে সমস্ত রাশিতে দ্বিতীয় চরণ ঘাতক বলা হয়েছে সেই সমস্ত জাতক জাতিকাদের ক্ষেত্রে এই সময়টিতে সম্পত্তি হানি , শত্রূ ভয় , আর্থিক সমস্যা , আত্মীয় বন্ধুদের সাথে বিবাদ , কাজকর্মে অচলতা , গৃহ থেকে দূরে থাকা , সংসারে সুখের অভাব ঘটবে , টাকা পয়সা বেরিয়ে যাবে , অসফলতা সম্মূখীন বার বার হতে হবে। বাড়ি ছেড়ে দূরে থাকার ইচ্ছা বৃদ্ধি পেতে পারে এই সময়ে।

৩) তৃতীয় চরণ - যে সমস্ত রাশির ক্ষেত্রে তৃতীয় চরণ ঘাতক বলে চিহ্নিত করা হয়েছে সেই সমস্ত জাতক জাতিকাদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় , উপার্জন কমে যাওয়া , সুখের অভাব , অহেতুক ঝগড়া - ঝামেলায় জড়িয়ে পড়া। দারিদ্রতার সম্মুখীন হওয়া , অশুভ তন্ত্রের ও নজর লাগা বা উপরি হওয়ার লাগার সম্ভাবনা থাকে এই সময়ে।

*** সকল রাশির জাতক জাতিকাদের পক্ষে এই সময়েই বিবাহ হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকে।সুতরাং এখন থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়ে যায় যে শনির সাড়েসাতি চলাকালীন সম্পূর্ণ সময়ে জাতক জাতিকাদের নিরাশায় ভুগতে হয় না। কিন্তু বর্তমানে কিছু লোক শনির সাড়েসাতি নিয়ে অকারণ ভয় সৃষ্টি করেই চলেছে।

শনির সাড়েসাতিতে কি সকল রাশির ব্যক্তিদের শুধুই ক্ষতি হয়। বর্তমান সময়ে শনির সাড়েসাতি নিয়ে এমন প্রচার করা হচ্ছে যে স্বাভাবিক কারণেই মানুষের মনে একটি ভয় তৈরী করা হচ্ছে। এমনকি এটাও বলা হচ্ছে যে এই সাড়েসাতিতে জাতকের বা জাতিকার মৃত্যু কারক হতে পারে এবং তাদের জীবন দুর্বিসহ হয়ে হয়ে যাবে। সাড়েসাতি মানেই খালি ক্ষতি ছাড়া লাভ কিছুই নেই , আমার মতে এই ধারণা গুলি সম্পূর্ণ ভুল। শনির সাড়েসাতিতে কি প্রভাব পর্বে তা আগেই বর্ণনা করেছি। এছাড়াও জাতক জাতিকাদের জন্মকুণ্ডলীতে শনিদেব কোন ভাবে অবস্থান করছে সেটিও দেখা উচিত। শনি শুধুই যে অশুভ তা নয় , কোনো কোনো জাতক জাতিকাকে তিনি রাজাও করে দিতে পারে। এখানে একটি উধাহরণ মাধ্যমে বোঝা যাক যে শনিদেব জাতক জাতিকার কুণ্ডলীতে কোন অবস্থায় থাকলে কতটা শুভ বা কতটা অশুভ।

*** জাতকের জন্মকুণ্ডলীতে শনি যদি ত্রিকোণ , লগ্ন , নিজের গৃহে , ষষ্ঠ বা আয় ভাবের অধিপতি হয় ও মিত্র গ্রহ দ্বারা দৃষ্ট হয়ে জাতক জাতিকার জন্ম কুণ্ডলীতে তৃতীয় , পঞ্চম , ষষ্ঠ , নবম ও একাদশে অবস্থান করে তবে এই অবস্থায় শনি জাতককে ধনী , বিত্তশালী , ঐশ্বর্যশালী এবং প্রভাবশালী করতে পারে। জাতক জাতিকা প্রচুর ধন-সম্পদশালী হয়। আবার এই শনি জাতক জাতিকার জন্ম কুণ্ডলীতে যদি দ্বিতীয় স্থান , সপ্তম স্থান দ্বাদশ ভাবের অধিপতি হয় অশুভ দ্বারা দৃশ্য বা যুক্ত থাকে তবে সাড়েসাতির সময় জাতক জাতিকাদের প্রচুর কষ্ট পেয়ে থাকে এবং অশুভ সময়ের মধ্যে দিয়ে দিন কাটে। কাজেই এই থেকে বোঝাযায় সাড়েসাতি ভালো প্রভাব ও খারাপ প্রভাব দুটোই আছে।

রাশি ও ভাব অনুসারে সাড়েসাতির প্রতিকার।

রাশি ও ভাব অনুসারে জাতক জাতিকারা সাড়েসাতি অশুভ প্রভাব থেকে কিভাবে বাঁচা যায় তার কিছু পদ্ধতি নিচে দেওয়া হল। প্রতিটি রাশির ওপর দিয়ে তিনটি চরণে কোন সময় কি কি পদ্ধতি মেনে চলতে হবে যাতে সাড়েসাতি প্রভাব থেকে বাঁচা যায় এবারে আলোচনা করা হচ্ছে।

মেষ রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।

প্রথম চরণ - এই রাশির জাতক জাতিকারা সাড়েসাতির প্রথম আড়াই বছর ( শনিদেব মীন রাশিতে থাকবে ) নিচেদেয়া নিয়ম গুলি মেনে চল্লে অশুভ প্রভাব কমতে পারে।
ক) নতুন মাটির পাত্রে সরিষার তেল নিয়ে শনিবার স্রোতের জলে ভাসিয়ে দিলে সাড়েসাতি প্রভাব অনেক অংশে কমে যায়।

খ ) এই সময়ের মধ্যে মাদক দ্রব্য গ্রহণ না করলে শুভ ফল প্রাপ্তি হবে।
গ ) প্রতি শনিবার মোওয়া বা শুকনো নারকেল শনি মন্দিরে বা কালী মন্দিরে দান করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।

দ্বিতীয় চরণ - যদি শনিদেব মেষ রাশির জাতক জাতিকাদের উপর দিয়ে গমন করেন তখন নিচে দেয়া নিয়ম গুলি মেনে চল্লে সাড়েসাতির অশুভ প্রভাব অনেক অংশে কমে যাবে।

ক) নিয়মিত গনেশ এর পূজা আরাধনা করলে এই সময়ের প্রভাবকে কামানো যেতে পারে।
খ ) কোনো খুশির খবর আসলে নুন বা নোনতা জাতীয় খাবার কাউকে খাওয়ালে উপকার পাওয়া যাবে।
গ ) কোনো শুভ তিথিতে কুমারী কন্যার পূজা করলে সাড়েসাতির প্রভাব কমানো যায়।
ঘ ) প্রতি শনিবার বাঁদরকে কলা বা অন্য কোনো খাবার দিলে অশুভ প্রভাব কেটেযাবে।

তৃতীয় চরণ - যখন শনিদেব বৃষ রাশিতে অবস্থান করে তখন তাকে সাড়েসাতির শেষ আড়াই বছর বা তৃতীয় চরণ বলা হয়।

ক) ঘোড়ার নালের আংটি তৈরী করে ডান হাতে অনামিকাতে ধারণ করতে হবে তবে অশুভ প্রভাব কাটবে।
খ ) বিউলির ডাল প্রতি শনিবার হাতের এক মুঠো নিয়ে স্রোতের জলে বা পুকুরের জলে ছড়িয়ে দিতে হবে এবং আরেক মুঠো বিউলির ডাল পাখি কে খাওয়াতে হবে।
গ ) মঙ্গলবার সকালে স্নান করে উঠে শুদ্ধ বস্ত্রে হনূমান চল্লিশা পাঠ করলে সাড়েসাতির প্রভাব সম্পূর্ণরূপে কমানো সম্ভব হয়।
ঘ ) শনিবার মাছ ও মাংস না খাওয়াই ভালো , এতে সুফল বেশি লাভ করা যায়।

বৃষ রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।

প্রথম চরণ - শনি যখন জন্ম কুণ্ডলীতে মেশ রাশিতে অবস্থান করে তখন তাকে বৃষরাশির প্রথম চরণ বলাহয়। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে তা হল।

ক) ঘোড়ার নালের আংটি তৈরী করে ডান হাতে অনামিকাতে ধারণ করতে হবে তবে অশুভ প্রভাব কাটবে।

খ) এই সময়ে মাদক দ্রব্য থেকে দূরে থাকলে শুভ ফল পাওয়া যাবে।

গ) প্রতি শনিবার শুকনো নারকেল শনি মন্দিরে বা কালী মন্দিরে দান করলে সাড়েসাতির অশুভ প্রভাব থেকে বাঁচা যায়।

ঘ) প্রতি শনিবার মাছ বা মাংস না খাওয়াই ভালো।

ঙ) প্রতি দিন শিব লিঙ্গমের মাথায় জাল দিয়ে " ওঁ নমঃ শিবায়ঃ " মংত্র ৩ বার বলতে হবে মনে মনে।

দ্বিতীয় চরণ - শনি গ্রহটি যখন বৃষ রাশির উপরে থাকবে বা বৃষ রাশিতে প্রবেশ করবে তখন তাকে দ্বিতীয় চরণ বলা হয়। এই সময়টিতে যা যা নিয়ম মানতে হবে তা হল।

ক) প্রতি শনিবার বট গাছের গোড়ায় কাঁচা দুধ ঢালতে হবে।

খ) শনিবার দিন কালো কুকুরকে খাবার খাওয়ালে সাড়েসাতি প্রভাব কমেযাবে অনেক অংশে।

গ) হনুমানজির পূজা করলে সাড়েসাতির প্রভাব কমেযাবে।

তৃতীয়া চরণ - যখন শনি গ্রহটি মিথুন রাশিতে অবস্থান করবে তখন বৃষ রাশির ক্ষেত্রে তৃতীয়া চরণ ধরা হবে। এই সময়ে যে যে নিয়ম মানতে হবে তা হলো।

ক) মঙ্গলবার হনুমানজির মন্দিরে পুজা দিতেহবে ও হনূমান চালিশা শুনতে হবে।

খ) ঘোড়ার খুরের আংটি মধ্যমাতে ধারণ করতে হবে।

গ) প্রতি মঙ্গলবার পটোল বর্ণের সিঁদুর হনূমান মন্দিরে দান করতে হবে।

মিথুন রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।প্রথম চরণ - শনি যখন বৃষ রাশিতে অবস্থান করবে তখন মিঠুন রাশির উপর সাড়েসাতির প্রথম চরণ ধরা হয়। এই সময়ে -
ক) শনি বড়দিন শনি মন্দিরে পূজা দিয়ে এসে শনি যন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
খ ) ২টি শুকনো নারকেল নদীর স্রোতে ভাসিয়েদিলে সাড়েসাতির প্রভাব কমেযাবে।
গ ) প্রতি শনিবার দারিদ্র লোককে দান করতে হবে ও বাড়িতে গনেশের পূজাও করতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - শনি যখন মিথুন রাশিতে থাকবে তখন তাকে সাড়েসাতির দ্বিতীয় চরণ বলা হয়। এই সময়ে যা করতে হবে।

ক) প্রতি শনিবার শিবলিঙ্গমের মাথায় দুধ ঢালতে হবে।
খ ) এই সময়ে শনি যন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
গ ) বট গাছের গোড়ার মাটিতে দুধ দিয়ে ভিজতে হবে , তারপর সেই ভেজা মাটি নিজের কপালে তিলক পড়তে হবে।

তৃতীয় চরন - শনি যখন কর্কট রাশিতে অবস্থান করবে তখন তাকে তৃতীয় চরণ বলা হয়। এই সময়ে যা যা করতে হবে।

ক) নৌকার পেরেক দিয়ে আংটি বানিয়ে মাধ্যমতে ধারণ করলে শুভ ফল পাওয়া যায়।
খ ) প্রতি দিন হনূমান চালিশা শুনতে হবে বা পড়তে হবে।
গ ) শনিবার মাদক দ্রব্য থেকে দূরে থাকতে হবে।

কর্কট রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।প্রথম চরণ - মিথুন রাশিতে শনি যখন অবস্থান করবে তখন তাকে কর্কট রাশির প্রথম চরণ বলা হবে।এই সময়ে কি কি করতে হবে তা জেনেনি।

ক) ২টি নারকেল নদীর স্রোতের জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) নৌকার পেরেক বা লোহা দিয়ে আংটি বানিয়ে মধ্যমাতে ধারণ করতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার কুমারী মেয়েকে খাবার ও লাড্ডু দিয়ে ভোজন করতে হবে।
ঘ ) প্রতি সোমবার শিব লিঙ্গমের মাথায় ৩ বার কাঁচা দুধ ও জল ঢালতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - কর্কট রাশিতে শনি অবস্থান করলে তখন সাড়েসাতির দ্বিতীয় চরণ ধরা হবে। এই সময়ে যে যে প্রতিকার করা হয়।

ক) যেকোন শনিবার একটি পাত্রে সামান্য সুরমা নিয়ে নির্জন স্থানে পুঁতে দিতে হবে বা নদীর জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) শনিবার ১০৮ টি ফটো এটার গুল্লি বানিয়ে নাদির জলে বিসর্জন দিতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার দারিদ্র লোককে দান করতে হবে ও বাড়িতে গনেশের পূজাও করতে হবে।
ঘ ) কোন অনুষ্ঠান বাড়িতে মিষ্টান্ন দান করবেন না।

তৃতীয় চরণ - শনি গ্রহটি যখন সিংহ রাশিতে অবস্থান করবে তখন কর্কট রাশির সাড়েসাতির তৃতীয়া চরণ ধরা হবে। এই সময়ে শনির প্রভাব থেকে বাঁচতে যা যা করতে হবে।

ক) শনিবার এক শিশি মাদক স্রোতের জলে বিসর্জন দিতে হবে।
খ ) হনূমান চালিশা প্রত্যাহা পাঠকরতে হবে বা শুনতে হবে ও শনি যন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
গ ) নৌকার পেরেক দিয়ে আংটি বানিয়ে ডানহাতে মাধ্যমতে ধারণ করতে হবে।
সিংহ রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।
প্রথম চরণ - শনি দেব যখন কর্কট রাশিতে অবস্থান করবে তখন সিংহ রাশির উপর সাড়েসাতির প্রথম চরণ ধরা হবে। এই জামাকে যা যা নিয়ম মানতে হবে।
ক) নতুন একটু মাটির পাত্রে সরিষার তেল নিয়ে প্রতি শনিবার স্রোতের জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) ২টি শুকনো নারকেল শনি মন্দিরে বা কালী মন্দিরে দেন করতে হবে।
গ ) মাদক দ্রব্য সেবন না করে ভালো সাথে শনিবার নিরামিষ খেতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - সিংহ রাশির উপর যখন শনি দেব অবস্থান করবে তখন তাকে সাড়েসাতির দ্বিতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে।

ক) নিয়মিত গনেশ পূজা করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
খ ) শনিবার ১০৮ টি আটার গুল্লি বানিয়ে মাছকে খাওয়ালে বা জলে বিসর্জন করলে শুভ ফল পাওয়া যাবে।
গ ) শনিবার কোনো দারিদ্রকে দেন করলে শুভ ফল পাওয়া যাবে।
ঘ ) কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে মিষ্টান্ন কোনো কিছু দান না করাই ভালো।

তৃতীয়া চরণ - কন্যা রাশিতে যখন শনিদেব অবস্থান করবে তখন তাকে সিংহ রাশির তৃতীয়া চরন বলা হবে।

ক) কালো মাষকলাই ( কালো বিউলির ডাল ) এক মুঠো নিয়ে স্রোতের জলে বা পুকুরে পশ্চিম মুখ করে দাঁড়িয়ে বিসর্জন দিতে হবে বা ছাদে ছড়িয়ে দেবেন যাতে পাখি খেতে পারে।
খ ) কালো মহিষের পায়ের খুর দিয়ে একটি আংটি বানিয়ে মধ্যমতে ধারণ করতে হবে।
গ ) শনিবার ও মঙ্গলবার সকালে স্নান করে পরিষ্কার বস্ত্র পরে হনূমান জীর পূজা করে হনূমান চালিশা শুনতে হবে।রণ করতে হবে।

কন্যা রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।প্রথম চরণ - যখন শনিদেব সিংহ রাশিতে অবস্থান করবে সেই সময়টিকে কন্যা রাশির প্রথম চরণ বলা হবে। এই সময়ে কিছু নিয়ম মানলে শুভ লাভ হবে।

ক) ঘোড়ার খুরের আংটি বা ইন্দ্র নীলা মধ্যমাতে ধারণ করতে হবে।
খ ) প্রতি শনিবার কাক কে হাত রুটি বানিয়ে খাওয়াতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার কালী বা শনি মন্দিরে দান ও পূজা করতে হবে।
ঘ ) প্রতি দিন ঘরে দুর্গা পূজা করতে হবে তাহলে সাড়েসাতির প্রভাব কেটে যায়।

দ্বিতীয় চরণ - শনি দেব যখন কন্যা রাশিতে অবস্থান করবে তখন হবে সাড়েসাতির দ্বিতীয় চরণ। এই সময়ে সাড়েসাতি থেকে বাঁচার উপায়।

ক) প্রতি শনিবার বটগাছের গোড়ায় কাঁচা দুধ ঢালতে হবে।
খ ) প্রতি দিন মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র জপ করতে হবে , তাহলে সাড়েসাতির প্রভাব অনেক অংশে কমে যাবে।
গ ) কোনো প্রতিবন্ধী লোকে সামান্য কিছু দান করলে লাভ হবে।
ঘ ) শনিবার শনি যন্ত্রম বা ইন্দ্র নীলা ধারণ করতে হবে।

তৃতীয় চরণ - তুলা রাশিতে শনিদেব যখন অবস্থান করবে তখন তাকে সাড়েসাতির শেষ চরণ বা তৃতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে।

ক) যেকোনো একটি শনিবার এক শিশি মদ নিয়ে স্রোতের জলে বিসর্জন দিতে হবে।
খ ) হনূমান চালিশা একটি বই , মঙ্গলবার হনূমান মন্দিরে দান করতে হবে।
গ ) মহিষের পায়ের খুড় ধারণ করতে হবে বা বাড়িতে রাখতে হবে।
ঘ ) শনিবার নিরামিষ ভোজন করা ও মাদক দ্রব্য গ্রহণ না করাই ভালো।

তুলা রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।

প্রথম চরণ - শনিদেব যখন কন্যা রাশিতে থাকবে তখন তাকে সাড়েসাতির প্রথম চরণ বলা হবে। এই সময়টিতে যা যা করতে হবে।

ক) প্রতিদিন হনূমান চালিশা পাঠ করতে হবে বা শুনতে হবে।
খ ) ২টি শুকনো নারকেল নদীর জলে ভাসালে সাড়েসাতির প্রভাব কাটবে।
গ ) প্রতি শনিবার কাককে এটার তৈরী রুটি খাওয়ালে শুভ ফল পাওয়া যাবে।
ঘ ) ইন্দ্র নীলা বা কালো ঘোড়ার নালের আংটি ধরেন করতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - তুলা রাশিতে শনিদেব যখন অবস্থান করবে তখন তাকে দ্বিতীয় চরণ বলা হয়। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে তা হলো।

ক) একটি কালো কুকুর এনে বাড়িতে পুষলে বা বাড়ির আশেপাশে কালো কুকুর থাকলে থাকে খাওয়ালে শুভ ফল পাওয়া যাবে।
খ ) ইন্দ্রনীলা বা শনি যন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
গ ) বোট গাছের গোড়ার মাটিতে কাঁচা দুধ দিয়ে ভিজিয়ে সেই মাটি দিয়ে নিজের কপালে তিলক পরলে সুফল লাভ হয়।

তৃতীয় চরণ - বৃশ্চিক রাশিতে শনিদেব অবস্থান করে তখন তা তুলে রাশির তৃতীয়া চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হয়।

ক) প্রতি শনিবার বিউলির ডাল স্রোতের জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) প্রতি শনিবার ও মঙ্গলবার হনূমান চালিশা পড়তে হবে বা শুনতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার শিব লিঙ্গমের মাথায় কাঁচা দুধ ও জল ঢালতে হবে।

বৃশ্চিক রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।
প্রথম চরণ - তুলা রাশিতে শনিদেব অবস্থান করার সময়টিকে বৃশ্চিক রাশির প্রথম চরণ বলে ধরা হবে। এই সময়ে যে যে নিয়ম মানতে হবে।

ক) একটি মাটির পাত্রে সরিষার তেল রেখে প্রতি শনিবার স্রোতের জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) এই সময়ে মাদক ও আমিষ জাতীয় খাবার খাওয়া বারণ।
গ ) প্রতি শনিবার ২টি নারকেল শনি মন্দিরে বা কালী মন্দিরে দেন করতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - শনিদেব বৃশ্চিক রাশিতে অবস্থান করলে তখন তাকে দ্বিতীয় চরণ ধরা হবে। এই সময়ে যে যে নিয়ম মানতে হবে।

ক) প্রতিদিন গানপাতির পূজা করলে সাড়েসাতির প্রভাব কেটে যায়।
খ ) মঙ্গলবার ৮টি আটার গুল্লি বানিয়ে জলে বিসর্জন দিলে শুভ ফল পাওয়া যাবে।
গ ) ইন্দ্রনীল বা ঘোড়ার খুরের আংটি মাধ্যমেতে ধারণ করতে হবে।

তৃতীয়া চরণ - ধনু রাশিতে শনিদেব যখন অবস্থান করবে তখন তৃতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ে যে যে নিয়ম মানতে হবে।

ক) মহিষের পায়ের খুড় ধারণ করতে হবে বা বাড়িতে রাখতে হবে।
খ ) প্রতি শনিবার বিউলির ডাল স্রোতের জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
গ ) প্রতিদিন হনূমান চালিশা পাঠ করতে হবে বা শুনতে হবে।

ধনু রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।প্রথম চরণ - শনিদেব বৃশ্চিক রাশিতে যখন অবস্থান করবে সেই সময়টিকে ধনু রাশির উপর সাড়েসাতির প্রথম চরণ ধরা হবে। এই সময়ে নিয়ম মানতে হবে।

ক) কুমারী মেয়েকে পূজা করতে হবে।
খ ) মঙ্গলবার হনুমানজির মন্দিরে পুজা দিতে হবে ও হনূমান চালিশা শুনতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার কালী মন্দিরে কালো আঙ্গুর দান করতে হবে।
ঘ ) প্রতি সোমবার শিব লিঙ্গমের পূজা করতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - শনিদেব ধনু রাশিতে যখন অবস্থান করছে তখন সেটি এই রাশির দ্বিতীয় চরণ ধরা হবে। এই সময়টিতে যা যা নিয়ম মানতে হবে।

ক) প্রতি শনিবার বটগাছের গোড়ায় কাঁচা দুধ ঢালতে হবে।
খ ) আটা দিয়ে গুলি বানিয়ে মাছকে খাওয়াতে হবে বা নদীতে বিসর্জন দিতে হবে।
গ) বোট গাছের গোড়ার মাটিতে কাঁচা দুধ দিয়ে ভিজিয়ে সেই মাটি দিয়ে নিজের কপালে তিলক পরলে সুফল লাভ হয়।

তৃতীয় চরণ - শনিদেব যখন মকর রাশিতে অবস্থান করবে তখন তা ধনু রাশির ক্ষেত্রে তৃতীয়া চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে তা হলো।

ক) হনূমান চালিশা একটি বই , মঙ্গলবার হনূমান মন্দিরে দান করতে হবে।
খ ) প্রতিদিন হনুমানজির মন্দিরে পুজা দিতে হবে ও হনূমান চালিশা শুনতে হবে।
গ ) ইন্দ্রনীল বা ঘোড়ার খুরের আংটি মাধ্যমেতে ধারণ করতে হবে।
ঘ ) প্রতি মঙ্গলবার পাটল বর্ণের সিঁদুর হনূমান মন্দিরে দান করতে হবে।

মকর রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।

প্রথম চরণ - শনিদেব যখন ধনু রাশিতে অবস্থান করবে তখন তা মকর রাশির সাড়েসাতির প্রথম চরণ বলে ধরা হবে। এই সময়ে সাড়েসাতি থেকে বাঁচার উপায়।
ক) শনিবার ৪টি শুকনো নারকেল নদীর জলে ভাসালে সাড়েসাতির প্রভাব কাটবে।
খ ) প্রতি শনিবার বাচ্চাদের ডেকে মিষ্টি হালুয়া খাওয়াতে হবে।
গ ) প্রতি সোমবার নাম গোত্র বলে শিব লিঙ্গমের মাথায় কাঁচা দুধ ঢালতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - শনিদেব যখন মাকার রাশির ওপর দিয়ে বিচরণ করবে তখন তাকে দ্বিতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ের থেকে বাঁচতে কিছু নিয়ম মানতে হবে।

ক) শনিবার এক শিশি সুরমা কোনো নির্জন স্থানে পুঁতে দিতে হবে বা জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) আটা দিয়ে মিষ্টি রুটি বানিয়ে শনিবার ৩ টে কুকুরকে খাওয়ালে শুভ ফল পাওয়া যায়।
গ ) প্রতি মঙ্গলবার পাটল বর্ণের সিঁদুর হনূমান মন্দিরে দান করতে হবে।
ঘ ) কালো কুকুর পুষলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।

তৃতীয় চরণ - শনিদেব যখন গোচরে কুম্ভ রাশিতে অবস্থান করবে তখন তাকে মকর রাশির তৃতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে তা হলো।

ক) যেকোনো একটি শনিবার এক শিশি মদ নিয়ে স্রোতের জলে বিসর্জন দিতে হবে।
খ ) প্রতি দিন হনূমান চালিশা পঠ করতে হবে ও ইন্দ্রনীল বা শনি যন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
গ ) নৌকার পেরেক দিয়ে আংটি বানিয়ে ডানহাতে মাধ্যমতে ধারণ করতে হবে।

কুম্ভ রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।

প্রথম চরণ - গোচরে শনিদেব মকর রাশিতে অবস্থান করলে তখন তাকে কুম্ভ রাশির উপর সাড়েসাতির প্রথম চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে।
ক) শনিবার এক শিশি সুরমা কোনো নির্জন স্থানে পুঁতে দিতে হবে বা জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) আটা দিয়ে মিষ্টি রুটি বানিয়ে শনিবার ৩ টে কুকুরকে খাওয়ালে শুভ ফল পাওয়া যায়।
গ ) প্রতি মঙ্গলবার পাটল বর্ণের সিঁদুর হনূমান মন্দিরে দান করতে হবে।
ঘ ) শনিবার নিরামিষ খাবার খাওয়াই ভালো।

দ্বিতীয় চরণ - শনিদেব কুম্ভ রাশিতে থাকলে তখন তাকে দ্বিতীয় চরণ বলা হয়ে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে।

ক) কুমারী মেয়েকে পূজা করতে হবে।
খ ) শনি ব্রত পালন করতে হবে সাথে হনুমানজীর পূজা করতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার কালী মন্দিরে কালো আঙুর দান করতে হবে।
ঘ ) প্রতি দিন শিব লিঙ্গমে কাঁচা দুধ ঢেলে " ওঁ নমঃ শিবায়ঃ " মন্ত্র ৩ বার বলতে হবে মনে মনে।

তৃতীয় চরণ - শনিদেব মীন রাশিতে যখন অবস্থান করে তখন তা কুম্ভ রাশির ক্ষেত্রে তৃতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা করতে হবে।

ক) শনিবার এক শিশি মাদক স্রোতের জলে বিসর্জন দিতে হবে।
খ ) হনূমান চালিশা প্রত্যাহা পাঠকরতে হবে বা শুনতে হবে ও শনি যন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
গ ) নৌকার পেরেক দিয়ে আংটি বানিয়ে ডানহাতে মাধ্যমতে ধারণ করতে হবে।
ঘ ) কুমারী পূজা করতে হবে।
ঙ) শনিবার শনি ব্রত পালন করতে হবে এবং হনুমানজীর পূজা করতে হবে।

মীন রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।

প্রথম চরণ - শনিদেব যখন কুম্ভ রাশিতে অবস্থান করবে তখন তাকে মীন রাশির প্রথম চরণ বলা হয়। এই সময়ে যা যা করতে হবে।

ক) শনিবার কাঁচা বাদাম দেন করতে হবে।
খ ) প্রতি মঙ্গলবার নারকেল মন্দিরে দান করতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার ২টি নারকেল শনি মন্দিরে বা কালী মন্দিরে দেন করতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - শনিদেব যখন মীন রাশিতে অবস্থান করবে তখন তাকে সাড়েসাতির দ্বিতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা করতে হবে।

ক) প্রতিদিন গানপাতির পূজা করলে সাড়েসাতির প্রভাব কেটে যায়।
খ ) কুমারী পূজা করতে হবে কোনো শুভ তিথিতে।
গ ) প্রতি শনিবার ৩টি হাতে বানানো রুটি কালো কুকুরকে খাওয়াতে হবে।

তৃতীয় চরণ - গোচরে শনিদেব মেশ রাশিতে অবস্থান করলে তখন তা মীন রাশির তৃতীয় চরণ হবে। এই সময়ে যা যা মানতে হবে।

ক) ইন্দ্রনীলা মাধ্যমাতে ধারণ করতে হবে বা ঘোড়ার নালের আংটি ধারণ করতে হবে।
খ ) বিউলির ডাল প্রতি শনিবার হাতের এক মুঠো নিয়ে স্রোতের জলে বা পুকুরের জলে ছড়িয়ে দিতে হবে এবং আরেক মুঠো বিউলির ডাল পাখি কে খাওয়াতে হবে।
গ ) মঙ্গলবার সকালে স্নান করে উঠে শুদ্ধ বস্ত্রে হনূমান চল্লিশা পাঠ করলে সাড়েসাতির প্রভাব সম্পূর্ণরূপে কমানো সম্ভব হয়।

*** উপরের নিয়ম গুলির বাইরে আরেকটি নিয়ম খুবই কার্যকরী তা হলো - কালোতিল একমুঠো , কালো মাষকলাই এক মুঠো , লোহার টুকরো ২টি ,সরিষার তেল ও সাথে ২টি টাকা নাম গোত্র সহ শনি মন্দিরে দেন করলে শুভ ফল পাওয়া যাবে।

শনিদেবের মন্ত্র : ওঁ শং শানৌশ্চরায় নমঃ।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200331190125

Sunday, March 29th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

শনি,মঙ্গল ও বৃহস্পতি একত্রে মকরে ২০২০,মকরে

শুভ অপরান্থ

সর্বপ্রথম ও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন।দয়াকরে কপি করবেন না এবং ভিডিও করে utube ছারবেন না।
সকলেই পরুন ও অন‍্যের জন্য শেয়ার করুন।

মঙ্গল ও শনির যুতি ও বৃহস্পতির প্রবেশ(১২:৪৫ ৫৬)2020

শনি মক‍র রাশিতে থাকায় মানব মনে কার্যকরী বুদ্ধি উৎপন্ন হবেনা কর্মের প্রতি মানুষের বিশেষ আকর্ষন অনুভুত হবেনা
রাজনৈতিক ক্ষেত্রে বুদ্ধির পরিচয় মিলবে।
ছাত্রছাত্রীদের মন লেখাপড়া ছেড়ে অনুচিৎ কাজ কর্মের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পরতে পারে।
খ্যাতি প্রতিষ্ঠা উত্তারাধিকার সুত্রে সম্পত্তি প্রাপ্তিতে বাঁধা,
ঋন জনিত অশান্তি, দাম্পত্য মনঃকষ্ট, বহু ত্যাগ সত্তেও শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দীর জন্য সফলতা লাভে বাঁধা হতে পারে
অপর দিকে মঙ্গলের গোচরে উক্ত সমস্ত ব্যাপারে প্রচুর মারক দেখা দেবে ,দুঃসাহসিক কর্মের প্রতি মন আকৃষ্ট হবে। আত্মীয় স্বজনদের সাথে গুরুতর বিবাদ মামলা মোকাদ্দমায় জড়িয়ে পরার ভয় থাকবে। অধীনস্থ ব্যাক্তির দ্বারা ক্ষতি হতে পারে যানবাহন ভ্রমনে বিপদাশঙ্কা, স্ত্রীর সহিৎ বিরোধ হওয়ার সম্ভাবনা কমবে‌
এবার দেখা যাক দ্বাদশ রাশি ও দ্বাদশ লগ্নের জাতব্যাক্তির জন্য কি ফলাফল নিয়ে আসছে শনি ও মঙ্গলের যুতি ও বৃহস্পতির প্রবেশের ফলে। মঙ্গশ এখন ৪১ দিন থাকবে।ঐ সময় সমস্ত মানুষ ও দেশ এক সংকট জনক পরিস্থিতির মধ্যে যাব।প্রবলভাবে সাবধানে থাকুন।কেননা মহামারী অনেক ক্ষতি করে দেবে।আপনারা খুব দরকার ছাড়া বেরোবেন না।

রাশি ও লগ্ন উভয়েরই জন্য নিম্মোক্ত ফলাফল।

মেষ
পিতার সাথে সম্পর্কের অবনতি হবে। নিজের কৃতিত্তে গর্বিত হবেন। ভুসম্পত্তি থেকে লাভবান হতে পারেন।
মস্তিস্ক উত্তেজিত থাকবে, বিবাদ এড়িয়ে চলা উচিৎ,
নয়তো মামলা মোকাদ্দমায় জড়িয়ে পরে সর্বশান্ত হতে হবে। ধর্মের প্রতি অনীহা প্রকাশ পেতে পারে, ভ্রমন শুভ হবেনা। কুখাদ্য গ্রহন থেকে বিরত থাকুন। ক্রোধকে নিয়ন্ত্রনে রাখুন।দূর্ঘটনায় ক্ষতি হবে।
বীজমন্ত্র : ঔঁ হূং শ্রীং মঙ্গলায় ১০৮ বার।

বৃষ

ভাই এর সাস্থ্য ভালো যাবেনা পড়াশুনার ব্যাপারে অমনোযোগী হবে। প্রাপ্য অর্থ সময় মতো পাওয়া যাবেনা অবশেষে ঋন গ্রস্থ হতে পারেন। বিভিন্ন ব্যাপারে আশাভঙ্গ ও মনঃকষ্ট পাবেন। তাই চাহিদাকে নিয়ন্ত্রন করুন নইলে ঋনের বোঝা এতোটাই ভারি হবে যা বহন করা আপনার পক্ষে মুষ্কিল হবে।আপনি ক্রোধ সংযত করুন।
আপনাদের জন্যও সময়টা ভালো যাবেনা তাই অনেক ভেবে আর্থিক লেনদেন করুন, অর্থ গায়েব হয়ে যাওয়ার ভয় রয়েছে।প্রেম ক্ষতি।

বীজমন্ত্র ঔঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায় ১০৮ বার।

মিথুন

আপনাদের জন্য সময়টা বিশেষ শুভ নয়। প্রেম ভালোবাসার অবস্থার অবনতি দেখা যাচ্ছে।কিন্তু তা ভালোর জন্য ই হবে।
জীবন সাথীর সহিৎ মতানৈক্য ঘটতে পারে।
স্ত্রীর অসুস্থতার কারনে অর্থ ব্যায় হতে পারে।
কোনো দুর্ঘটনার জন্য শোক পাওয়া অসম্ভব নয়।
ভ্রমনের আশা ব্যার্থ বলে প্রমানিত হবে।
মোটের উপর অনেক বেগ পেতে হতে পারে।প্রচুর অর্থব‍্যায় হবে।

বীজমন্ত্র ঔঁ স্ত্রীং শ্রীং বুধায় ১০৮ বার।

কর্কট

উচ্চে আরোহন করা থেকে বিরত থাকুন।
রক্ত দুষন জনিত কারনে চর্ম রোগ এলার্জি বাসা বাঁধতে পারে। কর্মে মন নিযুক্ত হবে, সাস্থ্য ভালোর দিকে যাবেনা। কর্মের জন্য প্রসংসা পেতে পারেন।

আর্থিক ভাব শুভ বলা চলে। মানষিক শক্তি ও শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি পাবে না ।বন্ধু ওশত্রু গন বেশি ক্ষতি করতে পারে।বিপরীত লিঙ্গ থেকে সাবধান।শনি চন্দ্রের দৃষ্টি তে থাকায় বিষ যোগ হয়েছে।খুব সাবধানে থাকবেন।আপনি আইনি প্রতিকুলতার সন্মুখীন হবেন।
মোটের উপর সময়টা পরিশ্রম ও বুদ্ধির জোরে পার করুন
বীজমন্ত্র :ঔঁ ঐং ক্লীং সোমায়।১০৮ বার

সিংহ

বেহিসাবী হওয়ায় আশা ভঙ্গ হতে পারে।
সহকর্মীদের সাথীর সাথে তাল মিলিয়ে চলুন নচেৎ দুঃখ পেতে পারেন। ব্যায়ে লাগাম পড়ান নইলে পকেট শুন্য হয়ে পড়বে। প্রেমিক প্রেমিকাদের জন্য সময় ভালো । ফাটকা জুয়া লটারীর প্রতি আকর্ষন দেখা দেবে না ।কিছু পেলেও পেতে পারেন আবার, নাও পেতে পারেন বা শুন্য পকেটে ঘরে ফিরতে পারেন। ফাটকা এড়িয়ে চলাই ভালো।স্বাস্থ্য ভালো যাবে।আপনার দ্ধারা অনেকেই উপকৃত হবে।
বীজমন্ত্র: ঔঁ হ্রীং হ্লীং সূর্যায় ১০০ বার।

কন্য
আপনার জন্য এটি শুভ সময় নয় গৃহবাড়ি সরঞ্জাম ঠিক করতে অর্থ ব্যায় হবে আয়ের চেয়ে ব্যায় বেশি হওয়ায় টুন্ডা কাদের হয়ে পরতে হবে। এমনকি জমি বা বসত বাড়ি নিয়ে বিবাদ হতে পারে বন্ধু শত্রুতা করতে পারে।
চেহারার উজ্জলতা হারাবে। বিবাদ এড়িয়ে চলা উচিৎ হবে।কর্মে সফলতা।

বীজমন্ত্র; ঔঁ স্ত্রীং শ্রীং বুধায়।১০৮ বার‌

তুলা
বাক্য ব্যাবহারে রুক্ষতা দেখা দেবে শত্রু সৃষ্টি হবে। ভ্রমনে সতর্কতা অবলম্বন করুন আঘাতের যোগ আছে
ভ্রাতার সাথে বিচ্ছেদের সম্ভাবনা বা ভ্রাতার কষ্টের সম্ভাবনা।
আত্মীয় সঙ্গে সূসম্পর্ক হতে পারে। পুরাতন ধারাকে ত্যাগ করুন
প্রচলিত পথে শুভ হবে বলে মনে হয়। মন্ত্র শক্তি দ্বারা অসমাপ্ত কাজকে সমাপ্ত করার এইতো বিশেষ সময়।কর্মশুভ,পড়াশোনা শুভ।

বীজমন্ত্র : ঔঁ হ্রীং শ্রী শক্রায়।১০৮ বার।

বৃশ্চিক
আয় ব্যায় সমান হবে। হঠাৎ অর্থলাভ হতে পারে কিন্তু ধরে রাখতে পারবেন বলে মনে হয়না, কারো জামিন নিয়ে দন্ডি কাটতে হতে পারে।:
শিল্পি অভিনেতাদের পক্ষে শুভ সময়। যারা অনেক মানুষের মধ্যে কাজ করেন তারা কর্মের জন্য বিশেষ প্রসংসা পেতে পারেন। মিতাচার বশতঃ মোটের উপর ক্ষতিগ্রস্ত হ ওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।খুব বড় দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।

বীজমন্ত্র: ঔঁ হূং শ্রীং মঙ্গলায়।১০৮ বার।

ধনূ

পারিবারিক ব্যাপারে মনঃকষ্ট হবে।
সাহস শক্তি বৃদ্ধি পাবে অহংকার বৃদ্ধি পাবে, বিবাদের প্রতি আকৃষ্ট হতে দেখা যাবে।
সব বিষয় একটু বাড়াবাড়ি দেখতে পাওয়া যাবে।
দন্ত পীড়া পেটের পীড়া দেখা যেতে পারে
সাস্থ্যহানী হতে পারে। ধারালো অস্ত্র বা অগ্নি থেকে দুরে থাকা উচিৎ হবে নইলে বিপদের সম্ভাবনা আছে।
হিসাবী হবেন, সেই সাথে অনেক বাঁধা বিঘ্নের মধ্যে দিয়ে আপনাকে সময়টা পার করতে হবে

বীজমন্ত্র :ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং ব্হস্পতয়ে ১০৮ বার।

মকর

শত্রুগন সগর্বে আপনার ক্ষতি সাধনে মত্ত হবে।
হঠাৎ দুর্ঘটনা, অবনতি, চক্ষু পীড়া, কর্মহানী হবে। বন্ধু বেশধারী শত্রুর পরিচয় মিলবে।
এমনকি ষরযন্ত্র করে মিথ্যে মামলায় জড়িয়ে ফেলতে পারে।
মানহানী মিথ্যা অপবাদ, আঘাত পেতে পারেন ভাইয়ের সাথে বিবাদ হয়ে আলাদা হবার সম্ভাবনা আছে।
এক কথায় সুফল দায়ক তেমন কিছুই হবেনা।তবে প্রচুর পরিমাণ আর্থিক উন্নতি হবে।

বীজমন্ত্র : ঔঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শুক্রায়।১০৮ বার

কুম্ভ

মনবল অর্থবল বৃদ্ধি পাবে। যোগ্য ক্ষেত্রে অবিবাহিত পুত্রকন্যার জন্য বিবাহের যোগ সৃষ্টি হলেও শেষ পর্যন্ত শুভফলে বিঘ্ন হবে। বন্ধুগন সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দেয়ায় মন প্রসন্নতায় ভরে উঠবে। কর্ম ক্ষেত্রে হয়রানী দুরবদলী, বা বদনাম রটবে। সহকর্মীর সাথে সম্পর্কের অবনতি হবে। ব্যাবসায়ীদের জন্য ঋন হতে পারে।
বীজমন্ত্র :ঔঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়ঃ ১০৮ বার

মীন

কর্ম বৃদ্ধি অর্থ বৃদ্ধি নেত্রীত্ব সম্মান সমান তালে পাবেন।
আটকে থাকা কাজ সচল পাওনা টাকা আদায় হবে।
ভ্রমন শুভ হবে। বহুদিনের স্বপ্ন পুরন হবে সরকারী বিভাগে যারা চাকরী করেন তাদের পদোন্নতী হবে( সম্ভব্য ক্ষেত্রে)।
যারা পুলিশ বা সৈনিক পদে চাকরী খুজছেন তাদের জন্য শুভ(সম্ভব্য ক্ষেত্রে) বিদেশ গমনের সাধ পুরন হতে পারে।
বীজমন্ত্র: ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে।১০৮ বার
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200329154344

Sunday, March 29th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

আজ বৃহস্পতির গোচরে শনির মারকত্ব

সূপ্রভাত

বর্তমানের গোচরে ,শনির সাড়েসাতি ও ঢাইয়ার কু প্রভাব।২০২০ এই বছরটি অতি আমঙ্গলজনক।

শনির সাড়েসাতি বা শনির ঢাইয়া কার জন্য কতটা কষ্টদায়ক এবং তা থেকে মুক্তির কি উপায়।

শনির ঢাইয়া যোগ বা আড়াই হাতি যোগ -

আমরা জানি যে শনি যে কোনো একটি রাশিতে আড়াই বৎসর অবস্থান করে। আড়াই বৎসর অর্থাৎ দুই বৎসর ছয় মাস সময় - হিন্দিতে আড়াই শব্দটিকে ঢাই উচ্চারণ করা হয়। এখান থেকেই ঢাইয়া এবং বাংলায় আড়াই হাতি শব্দটি এসেছে। এখন এতখানি জানার পর স্বভাবতই মনে এমন প্রশ্ন আসতে পারে যে শনি তো প্রত্যেক রাশিতেই আড়াই বৎসর অবস্থান করে, তাহলে কি যে কোনো রাশিতেই শনির অবস্থান কালে শনির ঢাইয়া যোগ চলছে বলা যাবে? উত্তর হচ্ছে না। জন্ম রাশি (অর্থাৎ জন্মছকে যে রাশিতে চন্দ্র অবস্থান করে) থেকে চতুর্থ রাশিতে এবং অষ্টম রাশিতে যখন শনি অবস্থান করে একমাত্র তখনই শনির ঢাইয়া যোগ চলছে বলা হয়। জন্মরাশির চতুর্থে শনি অবস্থান করলে তখন শনির প্রথম ঢাইয়া এবং জন্মরাশির অষ্টমে শনি অবস্থান করলে শনির দ্বিতীয় ঢাইয়া যোগ হয়। যেমন উদাহরণ হিসাবে বলা যায় - বর্তমানে শনির অবস্থান মকর রাশিতে যা তুলা রাশির চতুর্থ ভাব - ফলে বর্তমানে তুলারাশির জাতকদের শনির প্রথম ঢাইয়া চলছে এবং মকর রাশি মিথুন রাশির অষ্টম ভাব হওয়ায় বর্তমানে মিথুন রাশির জাতকদের শনির দ্বিতীয় ঢাইয়া চলছে।

এবার দেখা যাক যে কোন রাশিতে শনি অবস্থান করলে কোন কোন রাশির জাতকদের ঢাইয়া হয়।

শনির অবস্থান মেষ রাশিতে হলে > মকর রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং কন্যা রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান বৃষ রাশিতে হলে > কুম্ভ রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং তুলা রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান মিথুন রাশিতে হলে > মীন রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং বৃশ্চিক রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান কর্কট রাশিতে হলে > মেষ রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং ধনু রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান সিংহ রাশিতে হলে > বৃষ রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং মকর রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান কন্যা রাশিতে হলে > মিথুন রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং কুম্ভ রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান তুলা রাশিতে হলে > কর্কট রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং মীন রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান বৃশ্চিক রাশিতে হলে > সিংহ রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং মেষ রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান ধনু রাশিতে হলে > কন্যা রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং বৃষ রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান মকর রাশিতে হলে > তুলা রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং মিথুন রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান কুম্ভ রাশিতে হলে > বৃশ্চিক রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং কর্কট রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।
শনির অবস্থান মীন রাশিতে হলে > ধনু রাশির জন্য প্রথম ঢাইয়া এবং সিংহ রাশির জন্য দ্বিতীয় ঢাইয়া হয়।

এবার জানা যাক শনির ঢাইয়া যোগের ফলাফল বা প্রভাব কিরূপ হয়। আমরা এই সিরিজে আগেই শনির সাড়েসাতি যোগ ও তার ফলাফল বিষয়ে আলোচনা করেছি। শনির ঢাইয়া যোগের প্রভাবও অনেকাংশেই ঐ সাড়েসাতি যোগেরই অনুরূপ। অর্থাৎ ঐ সময়ে সংশ্লিষ্ট রাশির জাতকদের হঠাৎ করে ঘনিয়ে আসা দুর্ভাগ্যগ্রস্ততা, আর্থিক সংকট, কর্মবাধা, ঋণগ্রস্ততা, ব্যয়বাহুল্যতা, শত্রুতা, শারীরিক অসুস্থতা, মানসিক অশান্তি - উদ্বেগ - হতাশা গ্রস্ততা ইত্যাদি ভোগ করতে হয়। তবে এ প্রসঙ্গে যে কথা মনে রাখতে হবে তা হল যে কোনো রাশির জাতকদের জন্যই শনির ঢাইয়ায় ভোগান্তির মাত্রা বা ধরন যে একই রকম হবে এমন না। আবার একই রাশির সকল জাতকদের জন্যও ঢাইয়ার কষ্ট সমান হবেনা। কার জন্মছকে শনির অবস্থান কেমন - কতটা শুভ বা কতটা অশুভ, সামগ্রিক জন্মছকের শুভাশুভ বিষয়, ঐ সময়ে চলা গ্রহের মহাদশা - অন্তর্দশা - প্রত্যন্তরদশা এবং আরো অনেক বিচার্য বিষয় আছে যার প্রভাবে মানুষে মানুষে শনির ঢাইয়া কালের প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। তবে সাধারন ভাবে দেখা গেছে যে মেষ রাশি, বৃশ্চিক রাশি, কর্কট রাশি, ও সিংহ রাশির জাতকদের জন্য শনির ঢাইয়ার মারকত্ব বেশী হয়ে থাকে। অন্যদিকে বৃষ রাশি, তুলা রাশি, মকর রাশি ও কুম্ভ রাশির জাতকদের জন্য শনির ঢাইয়ার মারকত্ব তুলনামূলক ভাবে কম হয়ে থাকে। যখন কিনা মিথুন, কন্যা, ধনু ও মীন রাশির জাতকদের জন্য এর প্রভাব মধ্যম প্রকৃতির হওয়ার সম্ভাবনা থাক

শনির সাড়েসাতি কাকে বলে।

শনি সম্পূর্ণ রাশিচক্র পরিক্রমা করার সময় প্রতিটি রাশিতেই প্রবেশ করে এবং ওই রাশিতে আড়াই বৎসরের জন্যে অবস্থান করে। আমাদের জোতিষ শাস্ত্রে শনিদেবকে সম্পূর্ণ রাশিচক্রকে প্রদক্ষিণ করতে শনিদেবের সময় লাগে ৩০ বৎসর। সুতরাং সেই বিচারে আমাদের ১২টি রাশির প্রত্যেক রাশিতে শনিদেব ২বৎসর ৬মাস পর্যন্ত স্থিত থাকে। এই পরিক্রমান কালে যে রাশিতে শনিদেব অবস্থান করে সেখানে তিনি আড়াই বৎসরের জন্যে থাকে। এই অবস্থানের সময় যে রাশিতে শনি অবস্থান করছে তার ডানদিকের ঘর ও বাঁদিকের ঘর এ প্রভাব ফেলে অথাৎ রাশিটির দ্বাদশ ও দ্বিতীয় ঘরে প্রভাব বিস্তার করে। মানে যদি কর্কট রাশিতে শনি অবস্থান করে তাহলে শনির সাড়েসাতি ধরা হবে মিথীন রাশির তৃতীয় চরণ (শেষ চরণ) , কর্কট রাশির দ্বিতীয় চরণ এবং সিংহ রাশির প্রথম চারণ মানে শনির সাড়েসাতি শুরু হচ্ছে বুঝতে হবে। শনিদেব প্রতিটি রাশিতেই আড়াই বৎসর করে ৩টি রাশিতে মোট সাড়েসাত বছর বিচরণ করেন , তাই শনিদেবএর পরিক্রমাকে জোতিষ শাস্ত্রে শনির সাড়েসাতি বলাহয়ে থাকে। এবারে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা যাক কোন রাশিতে শনি আসলে কোন কোন রাশির শনির সাড়েসাতি প্রভাব পড়বে।
১) শনি যখন গোচরে মীন রাশি , মেষ রাশি ও বৃষ রাশিতে অবস্থান করে তখন মেষ রাশির জাতক জাতিকাদের উপর শনির সাড়েসাতির প্রভাব থাকে।
২) গোচরে শনি যখন মেষ রাশিতে , বৃষ রাশিতে ও মিথুন রাশিতে পরিক্রমা করে তখন বৃষ রাশির জাতকদের উপর শনির সাড়েসাতি চলছে বুঝতে হবে।
৩) শনিদেব যখন গোচরে বৃষ রাশির , মিথুন রাশি ও কর্কট রাশিতে অবস্থান করে তখন মিথুন রাশির উপরে শনির সাড়েসাতির প্রভাব আছে জানতে হবে।
৪) গোচরে শনিদেব মিথুন রাশি , কর্কট রাশি ও সিংহ রাশির উপর দিয়ে পরিক্রমা করে তখন বুঝতে হবে কর্কট রাশির জাতক জাতিকাদের সাড়েসাতি শুরু হয়েছে।
৫) শনি গোচরে কর্কট রাশিতে , সিংহ রাশিতে ও কন্যা রাশিতে অবস্থান করে তখন সিংহ রাশির জাতক জাতিকাদের শনির সাড়েসাতি প্রভাব শুরু হয়।
৬) শনি গোচরে সিংহ, কন্যা এবং তুলা রাশির উপর অবস্থান করলে কন্যা রাশির লোকেদের সাড়েসাতি ধরা হবে।
৭) কন্যা ,তুলে ও বৃশ্চিক রাশির উপর দিয়ে শনি যখন গোচর করবে তখন তাকে তুলা রাশির সাড়েসাতি বিলে দোর হবে।
৮) শনিদেব যখন তুলা, বৃশ্চিক ও ধনু রাশির উপর দিয়ে গোচর করবে তখন তাকে বৃশ্চিক রাশির সাড়েসাতি চলছে ধরা হবে।
৯) বৃশ্চিক, ধনু ও মকর রাশির উপর দিয়ে যখন শনিদেব গোচর করবে তাকে ধনু রাশির সাড়েসাতি চলছে ধরা হবে।
১০) শনিদেব যখন গোচরে ধনু , মকর ও কুম্ভ রাশির উপর দিয়ে যাবে তখন মকর রাশির সাড়েসাতি ধরা হবে।
১১) মকর, কুম্ভ ও মীন রাশির উপর দিয়ে শনিদেব সঞ্চারিত হলে তাকে তখন কুম্ভ রাশির সাড়েসাতি বলা হয়ে থাকে।
১২) কুম্ভ , মীন ও মেষ রাশির উপর দিয়ে যখন শনিদেব সঞ্চারিত হয় তখন তাকে মীন রাশির সাড়েসাতি হবে।

জন্ম রাশি অনুসারে সাড়েসাতির বিশেষ অশুভ সময়।


সাড়েসাতির ঘাতক প্রভাব একটি রাশির ক্ষেত্রে সাড়েসাত বৎসরের জন্যে সম্পূর্ণ ভাবে থাকে না। প্রতিটি রাশির একটি নির্দিষ্ট সময় থাকে যখন কুবি খারাপ সময় সৃষ্টি হয়। জেনে নেয়া যাকরাশি গত ভাবে কোন কোন জায়গায় শনি মারক হবে।
১) মেষ রাশির ঘাতক সময় সাড়েসাতির দ্বিতীয় চরণ ।
২) বৃষ রাশির প্রথম চরণ ঘাতক বিবেচিত হয়।
৩) মিথুন রাশির দ্বিতীয় চরণ ঘাতক হয়ে থাকে।
৪) কর্কট রাশির পক্ষে দ্বিতীয় চরণ ও তৃতীয়া চরণ ঘাতক।
৫) সিংহ রাশির পক্ষে ঘাতক বিবেচিত হবে প্রথম চরণ এবং দ্বিতীয় চরণ।
৬) কন্যা রাশির ঘাতক বিবেচিত হয় সাড়েসাতির প্রথম চরণে।
৭) তুলা রাশির জাতক জাতিকার তৃতীয় চরণ হল ঘাতক সময়।
৮) বৃশ্চিক রাশির জাতক জাতিকার ঘাতক সময় দ্বিতীয় চরণ ও তৃতীয় চরণ।
৯) প্রথম চরণ ও দ্বিতীয় চরণ ঘাতক হয় ধনু রাশির ক্ষেত্রে।
১০) মকর রাশির ক্ষেত্রে তৃতীয় চরণ হয় ঘাতক।
১১) কুম্ভ রাশির জাতক জাতিকাদেড় উপরে সাড়েসাতির কোন ঘাতক প্রভাব নেই। এই রাশি শনির সাড়েসাতির প্রভাব থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত।
১২) মীন রাশির জাতকের তৃতীয় চরণ ঘাতক সময়।

কোন চরণে শনির সাড়েসাতি কি কি ফল দান করে।

ইতিপূর্বে শনির সাড়েসাতি সময় কোন রাশি কোন ভাগে শনি ঘাতক হয় তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। কিন্তু একটি বিষয় পরিষ্কার দরকার যে এই ভাগ কিভাবে বিচার হয় এবং সেই ভাগে তার ফল দান কি হয় ? উপরের তালিকা অনুসারে যে রাশির যে সময়টি ঘাতক বলে বিবেচিত হয়েছে সেই সময়টা জাতক জাতিকার কেমন যাবে তারই আলোচনা করা হচ্ছে নীচের সরণীতে। এবারে তিনটি চরণ বিচার করা যাক।

১) প্রথম চরণ - যে সমস্ত রাশির ক্ষেত্রে প্রথম চরণ কে ঘাতক বলে চিহ্নিত করা হয়েছে , সেই সমস্ত জাতকের ক্ষেত্রে এই সময়টিতে আয়ের থেকে ব্যয় হয় বেশী। অর্থের আমদানি থাকে কম। হঠাৎ ধন হানির কারণে জাতককে প্রচুর অসুবিধার পড়তে হতে পারে। চোখের সমস্যা ও শরীর স্বাস্থ্যের সমস্যায় জাতক হয়রানি হাওয়ার সম্বাবনা থাকে।

২) দ্বিতীয় চরণ - যে সমস্ত রাশিতে দ্বিতীয় চরণ ঘাতক বলা হয়েছে সেই সমস্ত জাতক জাতিকাদের ক্ষেত্রে এই সময়টিতে সম্পত্তি হানি , শত্রূ ভয় , আর্থিক সমস্যা , আত্মীয় বন্ধুদের সাথে বিবাদ , কাজকর্মে অচলতা , গৃহ থেকে দূরে থাকা , সংসারে সুখের অভাব ঘটবে , টাকা পয়সা বেরিয়ে যাবে , অসফলতা সম্মূখীন বার বার হতে হবে। বাড়ি ছেড়ে দূরে থাকার ইচ্ছা বৃদ্ধি পেতে পারে এই সময়ে।

৩) তৃতীয় চরণ - যে সমস্ত রাশির ক্ষেত্রে তৃতীয় চরণ ঘাতক বলে চিহ্নিত করা হয়েছে সেই সমস্ত জাতক জাতিকাদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় , উপার্জন কমে যাওয়া , সুখের অভাব , অহেতুক ঝগড়া - ঝামেলায় জড়িয়ে পড়া। দারিদ্রতার সম্মুখীন হওয়া , অশুভ তন্ত্রের ও নজর লাগা বা উপরি হওয়ার লাগার সম্ভাবনা থাকে এই সময়ে।

*** সকল রাশির জাতক জাতিকাদের পক্ষে এই সময়েই বিবাহ হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকে।সুতরাং এখন থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়ে যায় যে শনির সাড়েসাতি চলাকালীন সম্পূর্ণ সময়ে জাতক জাতিকাদের নিরাশায় ভুগতে হয় না। কিন্তু বর্তমানে কিছু লোক শনির সাড়েসাতি নিয়ে অকারণ ভয় সৃষ্টি করেই চলেছে।

শনির সাড়েসাতিতে কি সকল রাশির ব্যক্তিদের শুধুই ক্ষতি হয়। বর্তমান সময়ে শনির সাড়েসাতি নিয়ে এমন প্রচার করা হচ্ছে যে স্বাভাবিক কারণেই মানুষের মনে একটি ভয় তৈরী করা হচ্ছে। এমনকি এটাও বলা হচ্ছে যে এই সাড়েসাতিতে জাতকের বা জাতিকার মৃত্যু কারক হতে পারে এবং তাদের জীবন দুর্বিসহ হয়ে হয়ে যাবে। সাড়েসাতি মানেই খালি ক্ষতি ছাড়া লাভ কিছুই নেই , আমার মতে এই ধারণা গুলি সম্পূর্ণ ভুল। শনির সাড়েসাতিতে কি প্রভাব পর্বে তা আগেই বর্ণনা করেছি। এছাড়াও জাতক জাতিকাদের জন্মকুণ্ডলীতে শনিদেব কোন ভাবে অবস্থান করছে সেটিও দেখা উচিত। শনি শুধুই যে অশুভ তা নয় , কোনো কোনো জাতক জাতিকাকে তিনি রাজাও করে দিতে পারে। এখানে একটি উধাহরণ মাধ্যমে বোঝা যাক যে শনিদেব জাতক জাতিকার কুণ্ডলীতে কোন অবস্থায় থাকলে কতটা শুভ বা কতটা অশুভ।

*** জাতকের জন্মকুণ্ডলীতে শনি যদি ত্রিকোণ , লগ্ন , নিজের গৃহে , ষষ্ঠ বা আয় ভাবের অধিপতি হয় ও মিত্র গ্রহ দ্বারা দৃষ্ট হয়ে জাতক জাতিকার জন্ম কুণ্ডলীতে তৃতীয় , পঞ্চম , ষষ্ঠ , নবম ও একাদশে অবস্থান করে তবে এই অবস্থায় শনি জাতককে ধনী , বিত্তশালী , ঐশ্বর্যশালী এবং প্রভাবশালী করতে পারে। জাতক জাতিকা প্রচুর ধন-সম্পদশালী হয়। আবার এই শনি জাতক জাতিকার জন্ম কুণ্ডলীতে যদি দ্বিতীয় স্থান , সপ্তম স্থান দ্বাদশ ভাবের অধিপতি হয় অশুভ দ্বারা দৃশ্য বা যুক্ত থাকে তবে সাড়েসাতির সময় জাতক জাতিকাদের প্রচুর কষ্ট পেয়ে থাকে এবং অশুভ সময়ের মধ্যে দিয়ে দিন কাটে। কাজেই এই থেকে বোঝাযায় সাড়েসাতি ভালো প্রভাব ও খারাপ প্রভাব দুটোই আছে।

রাশি ও ভাব অনুসারে সাড়েসাতির প্রতিকার।

রাশি ও ভাব অনুসারে জাতক জাতিকারা সাড়েসাতি অশুভ প্রভাব থেকে কিভাবে বাঁচা যায় তার কিছু পদ্ধতি নিচে দেওয়া হল। প্রতিটি রাশির ওপর দিয়ে তিনটি চরণে কোন সময় কি কি পদ্ধতি মেনে চলতে হবে যাতে সাড়েসাতি প্রভাব থেকে বাঁচা যায় এবারে আলোচনা করা হচ্ছে।

মেষ রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।

প্রথম চরণ - এই রাশির জাতক জাতিকারা সাড়েসাতির প্রথম আড়াই বছর ( শনিদেব মীন রাশিতে থাকবে ) নিচেদেয়া নিয়ম গুলি মেনে চল্লে অশুভ প্রভাব কমতে পারে।
ক) নতুন মাটির পাত্রে সরিষার তেল নিয়ে শনিবার স্রোতের জলে ভাসিয়ে দিলে সাড়েসাতি প্রভাব অনেক অংশে কমে যায়।

খ ) এই সময়ের মধ্যে মাদক দ্রব্য গ্রহণ না করলে শুভ ফল প্রাপ্তি হবে।
গ ) প্রতি শনিবার মোওয়া বা শুকনো নারকেল শনি মন্দিরে বা কালী মন্দিরে দান করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।

দ্বিতীয় চরণ - যদি শনিদেব মেষ রাশির জাতক জাতিকাদের উপর দিয়ে গমন করেন তখন নিচে দেয়া নিয়ম গুলি মেনে চল্লে সাড়েসাতির অশুভ প্রভাব অনেক অংশে কমে যাবে।

ক) নিয়মিত গনেশ এর পূজা আরাধনা করলে এই সময়ের প্রভাবকে কামানো যেতে পারে।
খ ) কোনো খুশির খবর আসলে নুন বা নোনতা জাতীয় খাবার কাউকে খাওয়ালে উপকার পাওয়া যাবে।
গ ) কোনো শুভ তিথিতে কুমারী কন্যার পূজা করলে সাড়েসাতির প্রভাব কমানো যায়।
ঘ ) প্রতি শনিবার বাঁদরকে কলা বা অন্য কোনো খাবার দিলে অশুভ প্রভাব কেটেযাবে।

তৃতীয় চরণ - যখন শনিদেব বৃষ রাশিতে অবস্থান করে তখন তাকে সাড়েসাতির শেষ আড়াই বছর বা তৃতীয় চরণ বলা হয়।

ক) ঘোড়ার নালের আংটি তৈরী করে ডান হাতে অনামিকাতে ধারণ করতে হবে তবে অশুভ প্রভাব কাটবে।
খ ) বিউলির ডাল প্রতি শনিবার হাতের এক মুঠো নিয়ে স্রোতের জলে বা পুকুরের জলে ছড়িয়ে দিতে হবে এবং আরেক মুঠো বিউলির ডাল পাখি কে খাওয়াতে হবে।
গ ) মঙ্গলবার সকালে স্নান করে উঠে শুদ্ধ বস্ত্রে হনূমান চল্লিশা পাঠ করলে সাড়েসাতির প্রভাব সম্পূর্ণরূপে কমানো সম্ভব হয়।
ঘ ) শনিবার মাছ ও মাংস না খাওয়াই ভালো , এতে সুফল বেশি লাভ করা যায়।

বৃষ রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।

প্রথম চরণ - শনি যখন জন্ম কুণ্ডলীতে মেশ রাশিতে অবস্থান করে তখন তাকে বৃষরাশির প্রথম চরণ বলাহয়। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে তা হল।

ক) ঘোড়ার নালের আংটি তৈরী করে ডান হাতে অনামিকাতে ধারণ করতে হবে তবে অশুভ প্রভাব কাটবে।

খ) এই সময়ে মাদক দ্রব্য থেকে দূরে থাকলে শুভ ফল পাওয়া যাবে।

গ) প্রতি শনিবার শুকনো নারকেল শনি মন্দিরে বা কালী মন্দিরে দান করলে সাড়েসাতির অশুভ প্রভাব থেকে বাঁচা যায়।

ঘ) প্রতি শনিবার মাছ বা মাংস না খাওয়াই ভালো।

ঙ) প্রতি দিন শিব লিঙ্গমের মাথায় জাল দিয়ে " ওঁ নমঃ শিবায়ঃ " মংত্র ৩ বার বলতে হবে মনে মনে।

দ্বিতীয় চরণ - শনি গ্রহটি যখন বৃষ রাশির উপরে থাকবে বা বৃষ রাশিতে প্রবেশ করবে তখন তাকে দ্বিতীয় চরণ বলা হয়। এই সময়টিতে যা যা নিয়ম মানতে হবে তা হল।

ক) প্রতি শনিবার বট গাছের গোড়ায় কাঁচা দুধ ঢালতে হবে।

খ) শনিবার দিন কালো কুকুরকে খাবার খাওয়ালে সাড়েসাতি প্রভাব কমেযাবে অনেক অংশে।

গ) হনুমানজির পূজা করলে সাড়েসাতির প্রভাব কমেযাবে।

তৃতীয়া চরণ - যখন শনি গ্রহটি মিথুন রাশিতে অবস্থান করবে তখন বৃষ রাশির ক্ষেত্রে তৃতীয়া চরণ ধরা হবে। এই সময়ে যে যে নিয়ম মানতে হবে তা হলো।

ক) মঙ্গলবার হনুমানজির মন্দিরে পুজা দিতেহবে ও হনূমান চালিশা শুনতে হবে।

খ) ঘোড়ার খুরের আংটি মধ্যমাতে ধারণ করতে হবে।

গ) প্রতি মঙ্গলবার পটোল বর্ণের সিঁদুর হনূমান মন্দিরে দান করতে হবে।

মিথুন রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।প্রথম চরণ - শনি যখন বৃষ রাশিতে অবস্থান করবে তখন মিঠুন রাশির উপর সাড়েসাতির প্রথম চরণ ধরা হয়। এই সময়ে -
ক) শনি বড়দিন শনি মন্দিরে পূজা দিয়ে এসে শনি যন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
খ ) ২টি শুকনো নারকেল নদীর স্রোতে ভাসিয়েদিলে সাড়েসাতির প্রভাব কমেযাবে।
গ ) প্রতি শনিবার দারিদ্র লোককে দান করতে হবে ও বাড়িতে গনেশের পূজাও করতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - শনি যখন মিথুন রাশিতে থাকবে তখন তাকে সাড়েসাতির দ্বিতীয় চরণ বলা হয়। এই সময়ে যা করতে হবে।

ক) প্রতি শনিবার শিবলিঙ্গমের মাথায় দুধ ঢালতে হবে।
খ ) এই সময়ে শনি যন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
গ ) বট গাছের গোড়ার মাটিতে দুধ দিয়ে ভিজতে হবে , তারপর সেই ভেজা মাটি নিজের কপালে তিলক পড়তে হবে।

তৃতীয় চরন - শনি যখন কর্কট রাশিতে অবস্থান করবে তখন তাকে তৃতীয় চরণ বলা হয়। এই সময়ে যা যা করতে হবে।

ক) নৌকার পেরেক দিয়ে আংটি বানিয়ে মাধ্যমতে ধারণ করলে শুভ ফল পাওয়া যায়।
খ ) প্রতি দিন হনূমান চালিশা শুনতে হবে বা পড়তে হবে।
গ ) শনিবার মাদক দ্রব্য থেকে দূরে থাকতে হবে।

কর্কট রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।প্রথম চরণ - মিথুন রাশিতে শনি যখন অবস্থান করবে তখন তাকে কর্কট রাশির প্রথম চরণ বলা হবে।এই সময়ে কি কি করতে হবে তা জেনেনি।

ক) ২টি নারকেল নদীর স্রোতের জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) নৌকার পেরেক বা লোহা দিয়ে আংটি বানিয়ে মধ্যমাতে ধারণ করতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার কুমারী মেয়েকে খাবার ও লাড্ডু দিয়ে ভোজন করতে হবে।
ঘ ) প্রতি সোমবার শিব লিঙ্গমের মাথায় ৩ বার কাঁচা দুধ ও জল ঢালতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - কর্কট রাশিতে শনি অবস্থান করলে তখন সাড়েসাতির দ্বিতীয় চরণ ধরা হবে। এই সময়ে যে যে প্রতিকার করা হয়।

ক) যেকোন শনিবার একটি পাত্রে সামান্য সুরমা নিয়ে নির্জন স্থানে পুঁতে দিতে হবে বা নদীর জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) শনিবার ১০৮ টি ফটো এটার গুল্লি বানিয়ে নাদির জলে বিসর্জন দিতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার দারিদ্র লোককে দান করতে হবে ও বাড়িতে গনেশের পূজাও করতে হবে।
ঘ ) কোন অনুষ্ঠান বাড়িতে মিষ্টান্ন দান করবেন না।

তৃতীয় চরণ - শনি গ্রহটি যখন সিংহ রাশিতে অবস্থান করবে তখন কর্কট রাশির সাড়েসাতির তৃতীয়া চরণ ধরা হবে। এই সময়ে শনির প্রভাব থেকে বাঁচতে যা যা করতে হবে।

ক) শনিবার এক শিশি মাদক স্রোতের জলে বিসর্জন দিতে হবে।
খ ) হনূমান চালিশা প্রত্যাহা পাঠকরতে হবে বা শুনতে হবে ও শনি যন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
গ ) নৌকার পেরেক দিয়ে আংটি বানিয়ে ডানহাতে মাধ্যমতে ধারণ করতে হবে।
সিংহ রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।
প্রথম চরণ - শনি দেব যখন কর্কট রাশিতে অবস্থান করবে তখন সিংহ রাশির উপর সাড়েসাতির প্রথম চরণ ধরা হবে। এই জামাকে যা যা নিয়ম মানতে হবে।
ক) নতুন একটু মাটির পাত্রে সরিষার তেল নিয়ে প্রতি শনিবার স্রোতের জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) ২টি শুকনো নারকেল শনি মন্দিরে বা কালী মন্দিরে দেন করতে হবে।
গ ) মাদক দ্রব্য সেবন না করে ভালো সাথে শনিবার নিরামিষ খেতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - সিংহ রাশির উপর যখন শনি দেব অবস্থান করবে তখন তাকে সাড়েসাতির দ্বিতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে।

ক) নিয়মিত গনেশ পূজা করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
খ ) শনিবার ১০৮ টি আটার গুল্লি বানিয়ে মাছকে খাওয়ালে বা জলে বিসর্জন করলে শুভ ফল পাওয়া যাবে।
গ ) শনিবার কোনো দারিদ্রকে দেন করলে শুভ ফল পাওয়া যাবে।
ঘ ) কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে মিষ্টান্ন কোনো কিছু দান না করাই ভালো।

তৃতীয়া চরণ - কন্যা রাশিতে যখন শনিদেব অবস্থান করবে তখন তাকে সিংহ রাশির তৃতীয়া চরন বলা হবে।

ক) কালো মাষকলাই ( কালো বিউলির ডাল ) এক মুঠো নিয়ে স্রোতের জলে বা পুকুরে পশ্চিম মুখ করে দাঁড়িয়ে বিসর্জন দিতে হবে বা ছাদে ছড়িয়ে দেবেন যাতে পাখি খেতে পারে।
খ ) কালো মহিষের পায়ের খুর দিয়ে একটি আংটি বানিয়ে মধ্যমতে ধারণ করতে হবে।
গ ) শনিবার ও মঙ্গলবার সকালে স্নান করে পরিষ্কার বস্ত্র পরে হনূমান জীর পূজা করে হনূমান চালিশা শুনতে হবে।রণ করতে হবে।

কন্যা রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।প্রথম চরণ - যখন শনিদেব সিংহ রাশিতে অবস্থান করবে সেই সময়টিকে কন্যা রাশির প্রথম চরণ বলা হবে। এই সময়ে কিছু নিয়ম মানলে শুভ লাভ হবে।

ক) ঘোড়ার খুরের আংটি বা ইন্দ্র নীলা মধ্যমাতে ধারণ করতে হবে।
খ ) প্রতি শনিবার কাক কে হাত রুটি বানিয়ে খাওয়াতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার কালী বা শনি মন্দিরে দান ও পূজা করতে হবে।
ঘ ) প্রতি দিন ঘরে দুর্গা পূজা করতে হবে তাহলে সাড়েসাতির প্রভাব কেটে যায়।

দ্বিতীয় চরণ - শনি দেব যখন কন্যা রাশিতে অবস্থান করবে তখন হবে সাড়েসাতির দ্বিতীয় চরণ। এই সময়ে সাড়েসাতি থেকে বাঁচার উপায়।

ক) প্রতি শনিবার বটগাছের গোড়ায় কাঁচা দুধ ঢালতে হবে।
খ ) প্রতি দিন মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র জপ করতে হবে , তাহলে সাড়েসাতির প্রভাব অনেক অংশে কমে যাবে।
গ ) কোনো প্রতিবন্ধী লোকে সামান্য কিছু দান করলে লাভ হবে।
ঘ ) শনিবার শনি যন্ত্রম বা ইন্দ্র নীলা ধারণ করতে হবে।

তৃতীয় চরণ - তুলা রাশিতে শনিদেব যখন অবস্থান করবে তখন তাকে সাড়েসাতির শেষ চরণ বা তৃতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে।

ক) যেকোনো একটি শনিবার এক শিশি মদ নিয়ে স্রোতের জলে বিসর্জন দিতে হবে।
খ ) হনূমান চালিশা একটি বই , মঙ্গলবার হনূমান মন্দিরে দান করতে হবে।
গ ) মহিষের পায়ের খুড় ধারণ করতে হবে বা বাড়িতে রাখতে হবে।
ঘ ) শনিবার নিরামিষ ভোজন করা ও মাদক দ্রব্য গ্রহণ না করাই ভালো।

তুলা রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।

প্রথম চরণ - শনিদেব যখন কন্যা রাশিতে থাকবে তখন তাকে সাড়েসাতির প্রথম চরণ বলা হবে। এই সময়টিতে যা যা করতে হবে।

ক) প্রতিদিন হনূমান চালিশা পাঠ করতে হবে বা শুনতে হবে।
খ ) ২টি শুকনো নারকেল নদীর জলে ভাসালে সাড়েসাতির প্রভাব কাটবে।
গ ) প্রতি শনিবার কাককে এটার তৈরী রুটি খাওয়ালে শুভ ফল পাওয়া যাবে।
ঘ ) ইন্দ্র নীলা বা কালো ঘোড়ার নালের আংটি ধরেন করতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - তুলা রাশিতে শনিদেব যখন অবস্থান করবে তখন তাকে দ্বিতীয় চরণ বলা হয়। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে তা হলো।

ক) একটি কালো কুকুর এনে বাড়িতে পুষলে বা বাড়ির আশেপাশে কালো কুকুর থাকলে থাকে খাওয়ালে শুভ ফল পাওয়া যাবে।
খ ) ইন্দ্রনীলা বা শনি যন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
গ ) বোট গাছের গোড়ার মাটিতে কাঁচা দুধ দিয়ে ভিজিয়ে সেই মাটি দিয়ে নিজের কপালে তিলক পরলে সুফল লাভ হয়।

তৃতীয় চরণ - বৃশ্চিক রাশিতে শনিদেব অবস্থান করে তখন তা তুলে রাশির তৃতীয়া চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হয়।

ক) প্রতি শনিবার বিউলির ডাল স্রোতের জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) প্রতি শনিবার ও মঙ্গলবার হনূমান চালিশা পড়তে হবে বা শুনতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার শিব লিঙ্গমের মাথায় কাঁচা দুধ ও জল ঢালতে হবে।

বৃশ্চিক রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।
প্রথম চরণ - তুলা রাশিতে শনিদেব অবস্থান করার সময়টিকে বৃশ্চিক রাশির প্রথম চরণ বলে ধরা হবে। এই সময়ে যে যে নিয়ম মানতে হবে।

ক) একটি মাটির পাত্রে সরিষার তেল রেখে প্রতি শনিবার স্রোতের জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) এই সময়ে মাদক ও আমিষ জাতীয় খাবার খাওয়া বারণ।
গ ) প্রতি শনিবার ২টি নারকেল শনি মন্দিরে বা কালী মন্দিরে দেন করতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - শনিদেব বৃশ্চিক রাশিতে অবস্থান করলে তখন তাকে দ্বিতীয় চরণ ধরা হবে। এই সময়ে যে যে নিয়ম মানতে হবে।

ক) প্রতিদিন গানপাতির পূজা করলে সাড়েসাতির প্রভাব কেটে যায়।
খ ) মঙ্গলবার ৮টি আটার গুল্লি বানিয়ে জলে বিসর্জন দিলে শুভ ফল পাওয়া যাবে।
গ ) ইন্দ্রনীল বা ঘোড়ার খুরের আংটি মাধ্যমেতে ধারণ করতে হবে।

তৃতীয়া চরণ - ধনু রাশিতে শনিদেব যখন অবস্থান করবে তখন তৃতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ে যে যে নিয়ম মানতে হবে।

ক) মহিষের পায়ের খুড় ধারণ করতে হবে বা বাড়িতে রাখতে হবে।
খ ) প্রতি শনিবার বিউলির ডাল স্রোতের জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
গ ) প্রতিদিন হনূমান চালিশা পাঠ করতে হবে বা শুনতে হবে।

ধনু রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।প্রথম চরণ - শনিদেব বৃশ্চিক রাশিতে যখন অবস্থান করবে সেই সময়টিকে ধনু রাশির উপর সাড়েসাতির প্রথম চরণ ধরা হবে। এই সময়ে নিয়ম মানতে হবে।

ক) কুমারী মেয়েকে পূজা করতে হবে।
খ ) মঙ্গলবার হনুমানজির মন্দিরে পুজা দিতে হবে ও হনূমান চালিশা শুনতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার কালী মন্দিরে কালো আঙ্গুর দান করতে হবে।
ঘ ) প্রতি সোমবার শিব লিঙ্গমের পূজা করতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - শনিদেব ধনু রাশিতে যখন অবস্থান করছে তখন সেটি এই রাশির দ্বিতীয় চরণ ধরা হবে। এই সময়টিতে যা যা নিয়ম মানতে হবে।

ক) প্রতি শনিবার বটগাছের গোড়ায় কাঁচা দুধ ঢালতে হবে।
খ ) আটা দিয়ে গুলি বানিয়ে মাছকে খাওয়াতে হবে বা নদীতে বিসর্জন দিতে হবে।
গ) বোট গাছের গোড়ার মাটিতে কাঁচা দুধ দিয়ে ভিজিয়ে সেই মাটি দিয়ে নিজের কপালে তিলক পরলে সুফল লাভ হয়।

তৃতীয় চরণ - শনিদেব যখন মকর রাশিতে অবস্থান করবে তখন তা ধনু রাশির ক্ষেত্রে তৃতীয়া চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে তা হলো।

ক) হনূমান চালিশা একটি বই , মঙ্গলবার হনূমান মন্দিরে দান করতে হবে।
খ ) প্রতিদিন হনুমানজির মন্দিরে পুজা দিতে হবে ও হনূমান চালিশা শুনতে হবে।
গ ) ইন্দ্রনীল বা ঘোড়ার খুরের আংটি মাধ্যমেতে ধারণ করতে হবে।
ঘ ) প্রতি মঙ্গলবার পাটল বর্ণের সিঁদুর হনূমান মন্দিরে দান করতে হবে।

মকর রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।

প্রথম চরণ - শনিদেব যখন ধনু রাশিতে অবস্থান করবে তখন তা মকর রাশির সাড়েসাতির প্রথম চরণ বলে ধরা হবে। এই সময়ে সাড়েসাতি থেকে বাঁচার উপায়।
ক) শনিবার ৪টি শুকনো নারকেল নদীর জলে ভাসালে সাড়েসাতির প্রভাব কাটবে।
খ ) প্রতি শনিবার বাচ্চাদের ডেকে মিষ্টি হালুয়া খাওয়াতে হবে।
গ ) প্রতি সোমবার নাম গোত্র বলে শিব লিঙ্গমের মাথায় কাঁচা দুধ ঢালতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - শনিদেব যখন মাকার রাশির ওপর দিয়ে বিচরণ করবে তখন তাকে দ্বিতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ের থেকে বাঁচতে কিছু নিয়ম মানতে হবে।

ক) শনিবার এক শিশি সুরমা কোনো নির্জন স্থানে পুঁতে দিতে হবে বা জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) আটা দিয়ে মিষ্টি রুটি বানিয়ে শনিবার ৩ টে কুকুরকে খাওয়ালে শুভ ফল পাওয়া যায়।
গ ) প্রতি মঙ্গলবার পাটল বর্ণের সিঁদুর হনূমান মন্দিরে দান করতে হবে।
ঘ ) কালো কুকুর পুষলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।

তৃতীয় চরণ - শনিদেব যখন গোচরে কুম্ভ রাশিতে অবস্থান করবে তখন তাকে মকর রাশির তৃতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে তা হলো।

ক) যেকোনো একটি শনিবার এক শিশি মদ নিয়ে স্রোতের জলে বিসর্জন দিতে হবে।
খ ) প্রতি দিন হনূমান চালিশা পঠ করতে হবে ও ইন্দ্রনীল বা শনি যন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
গ ) নৌকার পেরেক দিয়ে আংটি বানিয়ে ডানহাতে মাধ্যমতে ধারণ করতে হবে।

কুম্ভ রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।

প্রথম চরণ - গোচরে শনিদেব মকর রাশিতে অবস্থান করলে তখন তাকে কুম্ভ রাশির উপর সাড়েসাতির প্রথম চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে।
ক) শনিবার এক শিশি সুরমা কোনো নির্জন স্থানে পুঁতে দিতে হবে বা জলে ভাসিয়ে দিতে হবে।
খ ) আটা দিয়ে মিষ্টি রুটি বানিয়ে শনিবার ৩ টে কুকুরকে খাওয়ালে শুভ ফল পাওয়া যায়।
গ ) প্রতি মঙ্গলবার পাটল বর্ণের সিঁদুর হনূমান মন্দিরে দান করতে হবে।
ঘ ) শনিবার নিরামিষ খাবার খাওয়াই ভালো।

দ্বিতীয় চরণ - শনিদেব কুম্ভ রাশিতে থাকলে তখন তাকে দ্বিতীয় চরণ বলা হয়ে। এই সময়ে যা যা নিয়ম মানতে হবে।

ক) কুমারী মেয়েকে পূজা করতে হবে।
খ ) শনি ব্রত পালন করতে হবে সাথে হনুমানজীর পূজা করতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার কালী মন্দিরে কালো আঙুর দান করতে হবে।
ঘ ) প্রতি দিন শিব লিঙ্গমে কাঁচা দুধ ঢেলে " ওঁ নমঃ শিবায়ঃ " মন্ত্র ৩ বার বলতে হবে মনে মনে।

তৃতীয় চরণ - শনিদেব মীন রাশিতে যখন অবস্থান করে তখন তা কুম্ভ রাশির ক্ষেত্রে তৃতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা করতে হবে।

ক) শনিবার এক শিশি মাদক স্রোতের জলে বিসর্জন দিতে হবে।
খ ) হনূমান চালিশা প্রত্যাহা পাঠকরতে হবে বা শুনতে হবে ও শনি যন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
গ ) নৌকার পেরেক দিয়ে আংটি বানিয়ে ডানহাতে মাধ্যমতে ধারণ করতে হবে।
ঘ ) কুমারী পূজা করতে হবে।
ঙ) শনিবার শনি ব্রত পালন করতে হবে এবং হনুমানজীর পূজা করতে হবে।

মীন রাশির জাতক বা জাতিকা হলে।

প্রথম চরণ - শনিদেব যখন কুম্ভ রাশিতে অবস্থান করবে তখন তাকে মীন রাশির প্রথম চরণ বলা হয়। এই সময়ে যা যা করতে হবে।

ক) শনিবার কাঁচা বাদাম দেন করতে হবে।
খ ) প্রতি মঙ্গলবার নারকেল মন্দিরে দান করতে হবে।
গ ) প্রতি শনিবার ২টি নারকেল শনি মন্দিরে বা কালী মন্দিরে দেন করতে হবে।

দ্বিতীয় চরণ - শনিদেব যখন মীন রাশিতে অবস্থান করবে তখন তাকে সাড়েসাতির দ্বিতীয় চরণ বলা হবে। এই সময়ে যা যা করতে হবে।

ক) প্রতিদিন গানপাতির পূজা করলে সাড়েসাতির প্রভাব কেটে যায়।
খ ) কুমারী পূজা করতে হবে কোনো শুভ তিথিতে।
গ ) প্রতি শনিবার ৩টি হাতে বানানো রুটি কালো কুকুরকে খাওয়াতে হবে।

তৃতীয় চরণ - গোচরে শনিদেব মেশ রাশিতে অবস্থান করলে তখন তা মীন রাশির তৃতীয় চরণ হবে। এই সময়ে যা যা মানতে হবে।

ক) ইন্দ্রনীলা মাধ্যমাতে ধারণ করতে হবে বা ঘোড়ার নালের আংটি ধারণ করতে হবে।
খ ) বিউলির ডাল প্রতি শনিবার হাতের এক মুঠো নিয়ে স্রোতের জলে বা পুকুরের জলে ছড়িয়ে দিতে হবে এবং আরেক মুঠো বিউলির ডাল পাখি কে খাওয়াতে হবে।
গ ) মঙ্গলবার সকালে স্নান করে উঠে শুদ্ধ বস্ত্রে হনূমান চল্লিশা পাঠ করলে সাড়েসাতির প্রভাব সম্পূর্ণরূপে কমানো সম্ভব হয়।

*** উপরের নিয়ম গুলির বাইরে আরেকটি নিয়ম খুবই কার্যকরী তা হলো - কালোতিল একমুঠো , কালো মাষকলাই এক মুঠো , লোহার টুকরো ২টি ,সরিষার তেল ও সাথে ২টি টাকা নাম গোত্র সহ শনি মন্দিরে দেন করলে শুভ ফল পাওয়া যাবে।

শনিদেবের মন্ত্র : ওঁ শং শানৌশ্চরায় নমঃ।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200329080614

Saturday, March 28th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

করোনা ও উপলব্ধি

শুভ সন্ধ্যা
**** উপলব্ধি করুন ****

https://youtu.be/nnD65HUe4UE

এক রাজা তার পোষা কুকুরটিকে নিয়ে নৌ-বিহারে বেরিয়েছিলেন। নৌকার অন্য যাত্রীদের মধ্যে ছিলেন একজন অভিজ্ঞ ধর্মপরায়ণ। কুকুরটি জীবনে কখনো নৌকায় চড়েনি।তাই সে কেবলই ছটফট করছিল। আর তিড়িং বিড়িং করে লাফালাফি করে বাকি যাত্রীদের জীবন অতিষ্ঠ করে তুলছিল।

কুকুরের লাফালাফি নিয়ে যাত্রীদের আতঙ্ক লক্ষ্য করে মাঝিরাও ভয় পেয়ে গেলেন যে এই বুঝি নৌকো ডুবল। কুকুরটা যদি লম্ফঝম্প বন্ধ না করে তাহলে নিজেও ডুববে আর বাকিদেরও ডোবাবে। কিন্তু কুকুরের স্বভাবই যদি অশান্ত হয়, তবে তাকে শান্ত করবে কে? পরিস্থিতি দেখে রাজাও চিন্তায় পড়ে গেলেন।তবে এই অবস্থার কোন সমাধান তাঁরও মাথায় এল না।

ধার্মিক মানুষ টি দূর থেকে গোটা ব্যাপারটা লক্ষ্য করছিলেন এবং একটা কুকুরকে নিয়ে এতজনের দূরবস্থা দেখে সাহায্য করতে এগিয়ে এলেন। তিনি রাজাকে বললেন- "মহারাজ, যদি আজ্ঞা দেন, এই অস্থির কুকুরটিকে আমি শান্ত করে দেব।" রাজাও সঙ্গে সঙ্গে অনুমতি দিয়ে দিলেন।

এরপরে গুনি জন এবং মাঝিরা মিলে কুকুরটিকে ধরে তুললেন এবং সোজা নদীর জলে ছুঁড়ে ফেলে দিলেন। জলে ভেসে থাকার জন্য কুকুরটি পাগলের মতন হাত-পা নেড়ে সাঁতার কাটতে লাগল। সত্যিকারের মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে বাঁচার জন্য আপ্রাণ সংগ্রাম করতে হচ্ছিল তাকে।

এভাবে কিছুক্ষন চলার পর ধর্মপরায়ণ জ্ঞানী ব‍্যক্তটি আবার কুকুরটিকে জল থেকে টেনে তুলে নৌকোর উপর বসিয়ে দিলেন। কুকুরটি গা থেকে জল ঝেড়ে চুপচাপ এক কোনায় গিয়ে বসে রইল। নৌকোর দুলুনি, যাত্রীদের কোলাহল, কোন কিছুতেই আর কুকুরটির মধ্যে কোন রকম ছটফটানি দেখা গেল না। যাত্রীরা অবাক, মাঝি অবাক, এমনকি রাজা নিজেও অবাক।

রাজা তখন ঐ গুনিজন কে প্রশ্ন করলেন- "মাত্র কয়েক মুহূর্তের মধ্যে কুকুরের স্বভাবে আমূল পরিবর্তন! এটা কিভাবে সম্ভব?"

উনি জানালেন- "প্রতিটি প্রাণীই একরকম। যতক্ষণ না কেউ নিজে বিপদে পড়ছে, ততক্ষণ সে বিপদের গুরুত্বটা বোঝে না। যেই আমি কুকুরটাকে জলে ফেলে দিলাম, অমনি সে উপলব্ধি করল আসল বিপদ জলে আর নৌকোটা হল বাঁচার উপায়।"

ওই কুকুরটার মতই যারা ভাবছেন, করোনা হয়েছে সামান্য কয়েকজনের। এতে আমার কী!
ওদেরকে একবার চিন ইতালি ইরানের মতো দেশে ফেলে দেওয়া হোক। তাহলেই লক ডাউন কেন পালন করা উচিৎ বুঝতে পারবে।

প্রাসঙ্গিক গল্প সময় পেলে পড়ুন ও গীতা, কথামৃত,পড়ুন, সংসারে স্বামী ও সন্তানের সঙ্গে গল্পকরুন।দেখুন করোনা ও দূর হবে আর ওএকটা মহামারী মোবাইল এর অপব্যবহারও বন্ধ হবে‌।সকলের মঙ্গল কামনা করে আমার এই প্রতিবেদন।
ও গীতা, কথামৃত,পড়ুন, সংসারে স্বামী ও সন্তানের সঙ্গে গল্পকরুন।দেখুন করোনা ও দূর হবে আর ওএকটা মহামারী মোবাইল এর অপব্যবহারও বন্ধ হবে।এই ক দিন সন্ধ্যায় আপনারা ঐ মহা মন্ত্র দটি পাঠ করুন।১৭/০৪/২০২০ থেকে আপনারা করোনা ভাইরাস মুক্তজীবন উপলব্ধি করবেন।গৃহ বন্দী জীবন আমাদের কতোটা ভালো করছে ১৭/০৪/২০২০ তে বলব।সরকারি সবনির্দেশ পালন করে ঘরে থাকুন।

১)হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ
কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম
রাম রাম হরে হরে ১৮ রার

২)ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।১৮ বার

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

-



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200328232243

Friday, March 27th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

বৈদিক মন্ত্র ও করোনা ভাইরাস

শুভ সন্ধ্যা
আজকের সন্ধ্যার প্রতিবেদন টি ভালো করে পর ,নিজের, দশের ও দেশের মঙ্গলের জন্য প্রচুর পরিমাণে শেয়ার করুন।

হে ঠাকুর এই কঠিন পরিস্থিতি থেকে এই বিশ্বের সকল কে রক্ষা করুন।।ঐশ্য বিশ্বেশ্য জনানং সুঞ্জানং সু বুদ্ধিঞ্চ
আয়ুরা রোগ্যং ভবতুঃ।।হ্রীং দূর্গে দূর্গে রক্ষনী ম্বাহা।।
।।জয় মা মঙ্গল ময়ী কৃপা ময়ি সকলের মঙ্গল কর।।

**করোনা ভাইরাস ওমহাশক্তি দুটি মন্ত্র****

আমি একজন Astrologist হয়ে আমার বিদ‍্যা কে মানব জাতির কল‍্যানের জন্য নিরোলশ চেষ্টা করে যাচ্ছি।করোনা ভাইরাস থেকে মুক্ত হতে সরকারি সমস্ত নির্দেশ পালন করুন।ও নিচের মন্ত্র দুটি পাঠ করুন কাল সন্ধ্যা ৭.৩৫ থেকে নিজ নিজ বাড়িতে করুন১০/০৪/২০২০ পর্যন্ত করুন।আমার স্থির বিশ্বাস সকলেই ভালো থাকবেন ১৭/০৪/২০২০ থেকে।প্রতিবেদন টি ভালো লাগলে প্রচুর পরিমাণে শেয়ার কর

আগামী শনিবার (২৮/০৩/২০)ভারতীয় সময় সন্ধ্যা ৭.৩৫ মিঃ ও অন্যান্য সকল দেশের আন্তর্জাতিক সময় অনুযায়ী COVID- 19 এর হাত থেকে রেহাই পেতে আমরা সমগ্র পৃথিবীর হিন্দু ভাই ও বোনেরা আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ও সকল ধর্মের মানুষের মঙ্গল কামনায় করুনাময় সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বরের নিকট প্রার্থনা করব। যথাসম্ভব জনসমাগম এড়িয়ে নিজ নিজ বাড়িতে১)""হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ, কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে, হরে রাম হরে রাম, রাম রাম হরে হরে "" ১৮ বার বলব। এর পর গীতা পাঠ "যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানিভাবর্তি ভারত ॥ অভ্যথানমধর্মস্য তদাত্তানং স্রিজাম্যহম ॥ পরিত্তরাণায় সাধূনাং বিনাশায় চ দুষ্ক্রিতম । ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবমি যুগে যুগে ॥ ১ বার উচ্চারণ করব!! একজন সনাতন ধর্মাবলম্বী হয়ে হয়ে সবাইকে জানিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব টা আপনাকেই দিলাম। ঈশ্বর অবশ্যই আমাদের রক্ষা করবেন!! মেসেজটি পাওয়া মাত্রই শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

২)ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।১০ বার
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।১০বার

প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর।।১বার।

শুনুন মহামৃত‍্যূজ্ঞয় মন্ত্র

https://youtu.be/L-y1sr1qUlE

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200327235048

Friday, March 27th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

ইশ্বর ও দটি মহশক্তি মন্ত্র

ইশ্বর ও দটি মহশক্তি মন্ত্র

সুপ্রভাত
*****ইশ্বর ও মহাশক্তি দুটি মন্ত্র****
আমি একজন Astrologist হয়ে আমার বিদ‍্যা কে মানব জাতির কল‍্যানের জন্য নিরোলশ চেষ্টা করে যাচ্ছি।করোনা ভাইরাস থেকে মুক্ত হতে সরকারি সমস্ত নির্দেশ পালন করুন।ও নিচের মন্ত্র দুটি পাঠ করুন।আমার স্থির বিশ্বাস সকলেই ভালো থাকবেন ১৭/০৪/২০২০ থেকে।প্রতিবেদন টি ভালো লাগলে প্রচুর পরিমাণে শেয়ার করুন।

ঈশ্বর হিন্দুধর্মের এমন একটি বিষয়, যার সময়কাল ও শাখাভেদে বহু অর্থ প্রচলিত রয়েছে। হিন্দু ধর্মের গ্রন্থানুসারে, এই ঈশ্বর নানান রূপের হতে পারে। প্রাচীন শাস্ত্রে, বিষয়ভেদে ঈশ্বর শব্দের অর্থ পরমাত্মা, শাসক, প্রভু, রাজা, রাণী বা স্বামী।মধ্যযুগে হিন্দুশাস্ত্রগুলোর শাখাভেদে ঈশ্বর শব্দের অর্থ ভগবান, পরমেশ্বর, ইষ্টদেবতা বা বিশেষ আত্মা,যা কালক্রমে ব্যক্তি ঈশ্বরের রূপ নেয়।

শৈবধর্মে ঈশ্বর হচ্ছেন মহাদেব, যিনি তার ভক্তদের কাছে কখনো মহেশ্বর বা কখনো পরমেশ্বর বলে পূজনীয়। বৈষ্ণবধর্মে ঈশ্বর বিষ্ণুর সাথে সমার্থক। আবার ভক্তিবাদে ঈশ্বর হিন্দুধর্মের বহু দেব-দেবীর মধ্যে ভক্তের দ্বারা নির্বাচিত, যিনি এক বা একাধিক হতে পারে। আর্য সমাজ বা ব্রাহ্ম সমাজের মতো আধুনিক ধর্মশাখাগুলির ক্ষেত্রে ঈশ্বর নিরাকার অদ্বিতীয়, পরমপিতা। যোগশাখায় ঈশ্বর ইষ্টদেবতা বা আদর্শস্থানীয়, প্রকারান্তরে গুরু হিসেবে বিবেচিত হতে পারেন।সনাতন ধর্মের যোগ দর্শনে ঈশ্বরকে ব্যক্তি ঈশ্বর বা আধ্যাত্মিক ভাবে তাকে ডাকা হয়, তার সাধনা করা হয়।[৬] অদ্বৈত বেদান্তে ঈশ্বর এক অদ্বৈতবাদী সত্তা, যিনি জড়ের সাথে জীবের সম্পর্ক স্থাপন করতে সক্ষম।

ঈশ্বর হিসেবে কৃষ্ণই যে সব কিছু, এবার সেই প্রমানগুলো তুলে ধরছি গীতার আলোকে-

গীতার ১০/৬ নং শ্লোকে বলা হয়েছে,

“মহর্ষয়ঃ সপ্ত পূর্বে চত্বারো মনবস্তথা।
মদভাবা মানসা জাতা যেষাং লোক ইমাঃ প্রজাঃ।।”

এর অর্থ – সপ্ত মহর্ষি, তাদের পূর্বজাত সনকাদি চার কুমার ও চতুর্দশ মনু, সকলেই আমার মন থেকে উৎপন্ন হয়ে আমা হতে জন্মগ্রহণ করেছে এবং এই জগতের স্থাবর জঙ্গম আদি সমস্ত প্রজা তাঁরাই সৃষ্টি করেছেন।

আমরা জানি যে, ব্রহ্মার মন থেকে উৎপন্নদের মনু বলা হয়, কিন্তু এখানে শ্রীকৃষ্ণ বললেন, চতুর্দশ মনু তার মন থেকেই উৎপন্ন, তার মানে ব্রহ্মাই শ্রীকৃষ্ণ।

আবার দেখুন, অর্জুনকে বিশ্বরূপ দেখাতে গিয়ে শ্রীকৃষ্ণ তার দেহে কাকে ধারণ করেছিলেন-

গীতার ১১/১৫ নং শ্লোকের মধ্যে বলা আছে,

“ব্রহ্মাণমীশং কমলাসনস্থনম”

অর্থাৎ, অর্জুন, শ্রীকৃষ্ণের দেহে কমলাসনে স্থিত ব্রহ্মাকে দেখতে পাচ্ছেন।

আবার, ১০/২৩ এর প্রথম শ্লোকে বলা আছে,

“রুদ্রানাং শঙ্করশ্চাস্মি”

এর মান হলো- রূদ্রদের মধ্যে আমি শিব।

অর্থাৎ, শ্রীকৃষ্ণই যে শিব এখানে তা প্রমানিত।

এছাড়াও দেখুন, শ্রীকৃষ্ণই যে- ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বর তার প্রমান,

গীতার ১৩/১৭ নং শ্লোকে বলা আছে,

“অবিভক্তং চ ভূতেষু বিভক্তমিব চ স্থিতম।
ভূতভর্তৃ চ তজজ্ঞেয়ং গ্রসিষ্ণু প্রভবিষ্ণু চ।।”

এর অর্থ- পরমাত্মাকে যদিও সমস্ত ভূতে বিভক্তরূপে বোধ হয়, কিন্তু তিনি অবিভক্ত। যদিও তিনি সর্বভূতের পালক (বিষ্ণু), তবু তাকে সংহার কর্তা ( শিব) ও সৃষ্টিকর্তা (ব্রহ্মা) বলে জানবে।

শুধু তাই নয়, শ্রীকৃষ্ণই যে ব্রহ্ম, সেই কথা বলা আছে গীতার ১৪/২৭ নং শ্লোকে,

“ব্রহ্মণো হি প্রতিষ্ঠাহমমৃতস্যাব্যয়স্য চ।
শাশ্বতস্য চ ধর্মস্য সুখস্যৈকান্তিকস্য চ।।”

এর অর্থ- আমিই নির্বিশেষ ব্রহ্মের প্রতিষ্ঠা বা আশ্রয়। অব্যয় অমৃতের, শাশ্বত ধর্মের এবং ঐকান্তিক সুখের আমিই আশ্রয়।

এছাড়াও গীতার ১০/৩১ নং শ্লোকে বলা আছে,

“রামঃ শস্ত্রভৃতামহম্”

এর অর্থ- আমিই রাম।

এবং গীতার ১০/২৪ নং শ্লোকে বলা আছে

“সেনানীনামহং স্কন্দঃ”

এর অর্থ- সেনাপতিদের মধ্যে আমি কার্তিক।

এসব ছাড়াও সকল দেবতার পূজার স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য তিনি গীতার ৯/২৩ নং শ্লোকে বলেছেন,

“যেহপ্যন্যদেবতাভক্তা যজন্তে শ্রদ্ধয়ান্বিতাঃ।
তেহপি মামেব কৌন্তেয় যজন্ত্যবিধিপূর্বকম।।”

এর অর্থ- হে কৌন্তেয়, যারা অন্য দেবতাদের ভক্ত এবং শ্রদ্ধা সহকারে তাদের পূজা করে, প্রকৃতপক্ষে তারা অবিধিপূর্বক আমারই পূজা করে।

উপরের এই আলোচনা থেকে পাঠক বন্ধুদেরকে নিশ্চয় এটা বোঝাতে সক্ষম হয়েছি যে, বহু দেবতার পূজা করলেও, আমরা আসলে এক ঈশ্বররেই পূজা করি, সেই ঈশ্বর হলেন মানবরূপে জন্মগ্রহনকারী শ্রীকৃষ্ণ, আধ্যাত্মিকভাবে যিনিই পরমব্রহ্ম বা ব্রহ্ম। সুতরাং হিন্দু শাস্ত্র মতে, এই বিশ্বজগতের সকল কিছুর স্রষ্টা পরম ব্রহ্ম বা পরমেশ্বর, মানবরূপে যিনি শ্রীকৃষ্ণ।

আসুন মূল দটি মন্ত্র জেনে নিন ,যা বাড়িতে বসে করতে পারেন, মন ও ভালো থাকবে সময় ও কেটে যাবে।

১)মহামৃত‍্যূজ্ঞয় মন্ত্র:

ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।১০বা্য
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।১০বার
বীজমন্ত্র: ঔঁ জূসঃ স্বাহা ১৮ বার।
--------------------------------------------

২)মহামন্ত্র:
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ
কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম
রাম রাম হরে হরে
এই মন্ত্রের এতো শক্তি যে মৃত্যুর সময় ও আমাদের সঙ্গে থেকে আমাদের মোক্ষ প্রদান করে।এই হলো ইশ্বর।সবাই ছেড়ে গেলেও ইশ্বর সকলের তথা জগতের মঙ্গলের জন্য সদা বিরাজ মান।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200327093921

Friday, March 27th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি পেতে এখনই মহামৃত‍্যূজ্ঞয় মন্ত্র পাঠ করুন

শুভ সন্ধ্যা
বিশ্বব্যাপী এই সংকটকালে স্পেনে রেডিও তে বেদের এই মন্ত্র পাঠ দিয়ে দিন শুরু হচ্ছে। পুরো ইউরোপে এই মন্ত্রপাঠ এখন viral, আর আমরা? উচ্চারন করতেই পারবো না...লজ্জা,এই বৈদিক মন্ত্র যে দেশ থেকে তৈরী হয়েছে সেই দেশের মানুষ রা বিদেশ কে নকল করে,আর বলে আমাদের ইশ্বর করোনার ভয়ে দরজা বন্ধ করে দিয়েছে।তারা যদি বুঝত ইশ্বর ই বলেছে আমার কাছে না পড়ে থেকে মানুষের পাশে থাক।ডাক্তার দের সেই শক্তি ও মনোবল ইশ্বর ই দিয়েছে।ডাক্তার রা বিপদকালে ইশ্বর কেই স্মরণ করে।এই মহামারী কে রুখতে সকলেই ঘরে বসে সরকারি নির্দেশ পালন করুন ও বলুন ।

মহামৃত‍্যূজ্ঞয় জপ

ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।১০ বার
বীজমন্ত্র ঔঁ জূসঃ স্বাহা ১৮ বার।
ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।১০বার
---------------------------------------------

প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর।। ১ বার

শিবের অষ্টতর শত নামে, পরমায়ু বৃদ্ধি হয়,নিরোগ হয়,গ্লানি থেকে মুক্তি হয়,ও যশ বৃদ্ধি হয়।

মহাদেবের ১০৮ নাম
।।হর হর মহাদেব‌।।
********************************************
হাস‍্যমুখে মহেশ্বর কহেন বর্ণন।
শতনাম স্তোত্ররাজ করহ শ্রবণ ।।
------------------------------
----------------
ব্রহ্মলোকে হয় মোর নাম
ব্রহ্মেশ্বর।১
বিষ্ণুসখা নাম মম বৈকুণ্ঠ – নগর।।

হরিহর নাম খ্যাত গোলোক
নগরে।৩
যমেশ্বর নাম মম শমনের পুরে।।৪
ইন্দুপুরে রাজরাজ নাম ধরি
আমি।৫
চিন্তামণি বলি মোরে
ডাকে ইন্দ্রাণী।।৬
সুরগণ বলে মোরে অধমতারণ।৭
কমলা ডাকেন বলি বৃষভ –
লাঞ্ছন।।৮
যোগীগন মাঝে আমি হই
যোগেশ্বর।৯
সিদ্ধগন কহে মোরে জগত
ঈশ্বর।।১০
লঙ্কাপতি দত্ত আমি
জানিবে মহেশ।১১
দরিদ্র – ঘরেতে আমি
জানিবে দীনেশ।।১২
সাগর রাখিলা মোর নাম
শূলপাণি।১৩
প্রাণপতি নামে মোরে
ডাকেন ভবানী ।।১৪
শৌনক রাখিলা মোর
বিশ্বপতি নাম।১৫
নীলকণ্ঠ নাম মম বসুগন ধাম ।।১৬
ব্যাসদেব ডাকে মোরে
জগদগুরু নামে ।।১৭
মৃত্যুঞ্জয় নাম মোর সাবিত্রী
সদনে।।১৮
কুরুক্ষেত্রে নাম মোর অর্জুন –
সারথি।।১৯
কৃপানিধি নামে মোরে
ডাকে সুরপতি ।।২০
হিমালয় রাখে নাম
বাঞ্ছাকল্পতরু। ।২১
কৈলাস রাখিল মোর নাম
বিশ্বগুরু।২২
চন্দ্রচূড়ামণি নাম শশাঙ্ক
ভবনে।।২৩
অষ্টমূর্তিধর নাম মরীচি সদনে।।
২৪
অঙ্গীরা রাখিল নাম কলুষ
নাশন।।২৫
সনন্দ রাখিল নাম মনবিমোহন।।
২৬
জলেশ্বর নাম মোর লবণ –
সাগরে।।২৭
যোগীশ্বর নাম খ্যাত অত্রির –
গোচরে।।২৮
অরুন্ধতি রাখে নাম ভুবন –
পাবন।।২৯
গার্গীদেবী ডাকে বলি
জগত মোহনে।।৩০
কালভরহর নাম কালের ভবনে।।
৩১
মৃত্যুঞ্জয় নাম মোর মৃত্যুর সদনে।।
৩২
নক্ষত্রলোকেতে আমি নক্ষত্র
জীবন।।৩৩
জ্ঞানযোগী মম নাম গুরুর সদন।।
৩৪
সনাতন রাখে নাম হৃদয়
বিহারী।।৩৫
মহামায়া পাশে আমি
মহামায়াধারী।।৩৬
শ্মশাননিবাসী নাম
জানিবে শ্মশানে।।৩৭
যজ্ঞধ্বংসী নাম মোর দক্ষের
ভবনে।।৩৮
সতীপতি নাম মোর প্রসূতি –
গোচর।৩৯
রুদ্রগণ রাখে নাম ব্রহ্ম –পরাৎপর
।।৪০
ভক্তবাঞ্ছাকল্পতরু রামদত্ত
নাম।৪১
প্রহ্লাদ রাখিল নাম সর্ব
গুণধাম।।৪২
ভৃগুরাম রাখিল নাম
দর্পখর্বকারী।৪৩
জানকী রাখিল নাম
গোবর্ধনধারী।।৪৪
দিকপাল সকলে ডাকে
দিকপতিনামেতে।৪৫
রাজ রাজেশ্বর আমি রাজার
গৃহতে।।৪৬
বেতাল রাখিল নাম
সর্বসিদ্ধিদাতা।৪৭
তাল মম রাখে নাম অখিলের
ধাতা।।৪৮
ত্রিপুরারি নাম মোর ত্রিপুর
ভবনে।৪৯
ভৃঙ্গী মোরে ডাকে সদা
দয়াময় নামে।।৫০
তীর্থগণ ডাকে মোরে
তীর্থরাজ বলি।৫১
রতিদেবী রাখে নাম
কেলীকুতুহলী।।৫২
ধ্রবলোকে মোর নাম
করুণাসাগর। ৫৩
দেবলোকে মম নাম নরবংশধর।।
৫৪
গণেশ রাখিল নাম গণ –
অধিপতি।৫৫
বিরূপাক্ষ নামে মোরে
ডাকেন রেবতী।।৫৬
কপর্দী নামেতে মোরে
ডাকে জনক রাজন।৫৭
ধনুর্ধারী নামে মোরে
ডাকেন রুদ্রগণ।।৫৮
যোগিনীগনেরা ডাকে
ভূতনাথ নামে।৫৯
আশুতোষ নাম মোর ভক্তের
সদনে।।৬০
সিদ্ধগণ কহে মোরে ত্রিগুন
অতীত।৬১
জগতকারু কহে মোরে
সর্বহৃদিস্থিত।।৬২
উমাপতি নামে মোরে
ডাকে ধন্বন্তরি।৬৩
জামদাগ্নি ডাকে মোরে
গুড়াকেশ বলি।।৬৪
দধীচি ডাকেন মোরে নাম
সিদ্ধেশ্বর।৬৫
বিশ্বামিত্র কহে মোর নাম
সর্বেশ্বর।।৬৬
দণ্ডপাণি ডাকে মোরে
সর্বানন্দ নামে।৬৭
বীরভদ্র নাম মোর কশ্যপ সদনে।।
৬৮
উদ্দালক ঋষি কহে
বিপত্তিভঞ্জন।৬৯
সোমানাথ বলি ডাকে উতঙ্ক
সুজন।।৭০
গরুর রাখিলা মোর নাম
খগেশ্বর।৭১
গালব রাখিল নাম
সর্বসিদ্ধিকর।।৭২
যুঠিষ্ঠির রাখে নাম ধরম সহায়।
৭৩
ভীমের প্রদত্ত নাম মোর
ভীমকায়।।৭৪
নকুল রাখিল নাম নকুল – ঈশ্বর।৭৫
সহদেব রাখে নাম ভীম বজ্রধর।।
৭৬
শম্ভুনাথ বলি ডাকে গন্ধর্বের
গণ।৭৭
একলিঙ্গ কহে বালখিল্য
মুনিগণ।।৭৮
রোগহারী নাম রাখে দেবী
সত্যবতী।৭৯
পবন রাখেন মোর নাম
সদাগতি।৮০
জৈমিনি আমার নাম রাখে
ভদ্রেশ্বর।৮১
দুর্বাসা রাখিলা মোর নাম
বক্রেশ্বর।।৮২
চাঁদবেণে ডাকে মোরে
হয়গ্রীব নামে।৮৩
মহারুদ্র মোর নাম দধীচি –
সদনে।।৮৪
মোর বৃষ ডাকে মোরে নাম
ঘণ্টেশ্বর।৮৫
বাণেশ্বর নাম রাখে বাণ
নৃপবর।।৮৬
দ্বারকাবাসীরা বলে
দ্বারকাধিপতি।৮৭
কৃত্তিবাস রাখে নাম কীর্তি
– অধিপতি।।৮৮
পুস্পদন্ত রাখে নাম রজত ভূধর।৮৯
জাবালি রাখিল নাম
ব্যাঘ্রচর্মাধর।।৯০
তারাগন ডাকে মোরে
উগ্রকন্ঠ বলি।৯১
তুন্ডি ঋষি মোর নাম রাখে
অস্থিমালি।।৯২
নাগেশ্বর বলি মোরে ডাকে
নাগগন।৯৩
অনন্ত বলেন মোরে অনন্ত
পাবন।।৯৪
কূর্মদেব রাখে নাম কূর্ম
অধিপতি।৯৫
সাধাগন রাখে নাম সকল
বিভূতি।।৯৬
পুলহ রাখিল নাম সর্বমূর্তিধর।৯৭
দিগ গজগণেরা বলে
দিকপতিধর।।৯৮
সপ্তর্ষিগণেরা বলে
সপ্তর্ষিরাজন।৯৯
তিথিশ্বর নামে ডাকে যত
তিথিগণ।।১০০
পর্বগণ সবে মোরে কহে
পর্বপতি।১০১
সংক্রান্তিগণের কাছে আমি
রত্ননিধি।।১০২
সুমেরু ঈশ্বর নাম সুমেরু সদন।১০৩
সূর্যনাথ মোর নাম সূর্যের ভবন।।
১০৪
মর্ত্যলোকে নাম মম
বিপদকান্ডারী।১০৫
সুষেণ রাখিলা নাম
গগনবিহারী।।১০৬
মন্মথ রাখিলা নাম মদণ দমন।।
১০৭
মন্দোদরী কহে মোরে অখিল
কারণ।।১০৮

https://youtu.be/adyjwFgXRNY

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200327090356

Thursday, March 26th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে দাম্পত‍্য সুখের ভিত্তিত্যে স

BLOGসুপ্রভাত
জোতিষ শ্রাস্ত্রে দাম্পত্য সুখের ভিত্তি (পূনঃপ্রচার)কপি করবেন না

https://youtu.be/ETOjwtltdlY

স্বামী স্ত্রীর মধ্যে পারস্পরিক প্রেম-প্রীতি ভালবাসা-বোঝাপড়া। বাসগৃহ গৃহ নহে, গৃহিনীই গৃহ -‘ ন গৃহং গৃহমিত্যাহু গৃহিনী গৃহমুচ্যতে’। নারীর ক্ষেত্রেও তার সংসারের মূল হোল তাহার পতি। উভয়ের মনোবৃত্তি অনুরূপ হইলে দাম্পত্য জীবনে সুখের অভাব ঘটার কথা নয়। সেই কারণেই বিখ্যাত অগলাস্তোত্রের প্রার্থনা – ‘ভার্য্যাং মনোরমাং দেহি মনোবৃত্ত্যনুসারিণীম্।‘ নারীদের মনেও নিশ্চয়ই অনুরূপ প্রার্থনা জাগে।

কিন্তু বাস্তবে সকলের জীবনে এই প্রার্থনা পূর্ণ হয় না। বিবাহের, এমন কি প্রেমজ বিবাহের, অনতিকাল পরেই ব্যক্তিত্বের সংঘাত বাধে। পতি ও পত্নীর মধ্যে মানসিক দূরত্ব সৃষ্টি হয় ও তা অনেক সময় উভয়ের মধ্যে দুস্তর ব্যবধানে পরিণত হয়, সুখের পরিবর্তে আসে অশান্তি, কোন কোন সময় বিচ্ছেদ।

এখন প্রশ্ন এই যে, জ্যোতিষ কি এই বিষয়ে আমাদের পূর্বেই সাবধান করতে পারে? কোন জাতক বা জাতিকার কোষ্ঠী বিচারে আগেই যদি জানতে পারা যায় যে তাহার দাম্পত্য সুখের যোগ নেই, তা হলে তার বিবাহের আগে সতর্কতা অবলম্বন করা যেতে পারে এবং ঐ জাতক বা জাতিকার জন্য সম্ভাব্য পাত্রী বা পাত্রের কোষ্ঠী বিচার করে দেখা যেতে পারে যে সেই কোষ্ঠীতে দাম্পত্য সুখের সম্ভাবনা, কি রকম এবং পাত্র বা পাত্রী ও তার পরিবারের লোকজন সম্পর্কে বিশদ খোঁজ খবর নেয়া যেতে পারে।

সাধারণভাবে জন্ম-কুন্ডলীতে লগ্ন হতে সপ্তমভাবে জায়া বা পতি বিচার করা হয়। সপ্তমভাবে যে যে গ্রহের যোগ বা দৃষ্টি, সপ্তমভাবপতি, সপ্তমভাবপতি যে যে রাশি ও নবাংশে অবস্থিত সেই সেই রাশি ও নবাংশের অধিপতি, সপ্তমভাব ও পত্নীর কারকগ্রহ শুক্র, শুক্র অবস্থিত রাশি হতে সপ্তম রাশাধিপতি – পতি-পত্নী ও বিবাহিত জীবনের উপর এই সকল গ্রহেরই প্রভাব আছে। বিবাহিত জীবন বিষয়ে সপ্তমভাবের মত দ্বিতীয়ভাবও বিচার করতে হবে ।
তা ছাড়া, দ্বিতীয়ভাব কুটুম্বস্থান। বিবাহিত জীবনে সাফল্য বা অসাফল্যের পিছনে কুটুম্বদের ভূমিকা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ, পতি পত্নীর উভয় পক্ষেরই। সেই কারণেই বিবাহিত জীবনের জ্যোতিষিক অনুসন্ধানে ধনভাব ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ, চতুর্থভাব (সুখ) এবং দ্বাদশ (শয্যা সুখ) ভাবেরও গুরুত্ব আছে।

রাহু ও কেতু ভিন্ন যে গ্রহের স্ফুটাংশ (রাশি ব্যতীত অংশ-কলাদি) সর্বাপেক্ষা কম, সেই গ্রহকেও জায়া কারক আখ্যা দেওয়া হয়। চরকারকত্বে যে গ্রহ জায়া কারক হিসাবে নির্ণীত হবে, বিবাহিত জীবনে তারও প্রভাব আছে।

স্থির কাকরত্বে শুক্র পত্নীকারক গ্রহ। প্রাচীন গ্রন্থকারেরা সপ্তমভাব, সপ্তমভাবপতি ও সপ্তমপতির নবাংশপতি হতে পতির বিচার করতে বলেছেন।

বিবাহোত্তর জীবনে সুখলাভের সম্ভাবনা বিষয়ে প্রাচীন জ্যোতিষ গ্রন্থাদিতে যা পত্নীসুখ বিষয়ে লিখিত, তা পতিসুখ সম্বন্ধেও প্রযোজ্য।

লগ্নের সপ্তমস্থান শুভ গ্রহের ক্ষেত্র এবং শুভগ্রহ দ্বারা যুক্ত বা দৃষ্ট হলে পত্নীসুখ ও শ্বশুর কুলোদ্ভব সুখ হয় এবং স্ত্রী রূপবতী গুণবতী হয়। বিপরীতে- বিপরীত ফল হয় অর্থাৎ সপ্তমস্থান পাপক্ষেত্র হয়ে পাপগ্রহযুক্ত বা দৃষ্ট হলে ঐ প্রকার সুখ হয় না। শুভাশুভ মিশগ্রহে মিশ্র ফল চিন্তনীয়।
লগ্নাপেক্ষা সপ্তমে বহু পাপগ্রহের অবস্থানে বহু স্ত্রী সত্ত্বেও স্বল্প সুখ এবং বহু শুভগ্রহের অবস্থানে একটি স্ত্রী হলেও বিশেষ সুখ হয়। পতির কুন্ডলীতে লগ্নপতি ও সপ্তমপতি যে গ্রহের ক্ষেত্রে ও নবাংশে অবস্থিত, সেই গ্রহের ক্ষেত্রে বা নবাংশে স্ত্রীর জন্ম হলে সেই পত্নী স্বামীর সুখদায়িনী হয়ে থাকে। পতির জন্মকুন্ডলীতে চন্দ্র যে রাশিতে অবস্থিত, সেই রাশির সপ্তমরাশিদর্শী গ্রহের বা তদরাশি স্থিত গ্রহের ক্ষেত্রে যদি স্ত্রীর জন্ম হয়, তাহা হলে সেই স্ত্রী পতিপ্রিয়া হয়।

নারীর জন্মকুন্ডলীতে দ্বিতীয়, সপ্তম ও দ্বাদশপতি বৃহস্পতি দৃষ্ট এবং কেন্দ্র কোনস্থ হলে, অথবা সপ্তমপতির দ্বিতীয়ে, সপ্তমে বা একাদশ স্থানে শুভ গ্রহের অবস্থানে জাতক/ জাতিকা স্ত্রী/ পতি পুত্র সুখে সুখী হয়।

চন্দ্র ও লগ্ন হতে সপ্তমভাব যদি নবমপতি বা স্বীয় পতি বা শুভগ্রহ যুক্ত/দৃষ্ট হয়, তাহা হলে সপ্তমভাবের শুভ হয় এবং সেক্ষেত্রে বিবাহিত জীবন সুখের হওয়া উচিত।

সপ্তমভাব যদি সমরাশি হয়, সেই রাশ্যধিপতি ও শুক্র যদি সমরাশিস্থিত হয় এবং পঞ্চম ও সপ্তমভাবের অধিপতিদ্বয় বলবান হয় ও অস্তমিত না হয়, তাহা হলে স্ত্রীপুত্র সুখ হয়।

কোন নারীর জন্মকুন্ডলীতে যদি
ক) লগ্ন বা লগ্নপতি ও চন্দ্র সমরাশিস্থিত এবং শুভগ্রহ যুক্ত, অথবা
খ) চন্দ্র, লগ্ন ও চতুর্থভাব যদি শুভ গ্রহ যুক্ত বা দৃষ্ট, বা
গ) লগ্নাপেক্ষা ত্রিকোণে (লগ্নে, পঞ্চমে, নবমে) শুভগ্রহেরা অবস্থিত, অথবা যদি সপ্তমভাব ও ঐ ভাব নবংশের অধিপতি শুভগ্রহ হয়, তাহা হলে সেই নারী গুণবতী ও সৌভাগ্যবতী হয়। পতিসুখ না পেলে সেই নারীকে সৌভাগ্যবতী বলা যাবে না, সুতরাং এই সকল যোগে পত্নী পতিসৌখ্যলাভ করে।

পত্নীর পতিপ্রিয়া হবার আরও কয়েকটা যোগ —-
ক) লগ্ন সমরাশিতে এবং মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি ও শুক্র অতীব বলবান,
খ) লগ্নের নবাংশপতি শুভ গ্রহ
গ) লগ্নে শুক্র ও চন্দ্র বা বুধ ও চন্দ্র বা বুধ ও শুক্র অথবা শুভগ্রহ থাকলে,
ঘ) সপ্তমে একাধিক শুভগ্রহ বা পূর্ণচন্দ্র থাকলে,
ঙ) গুরু, শুক্র, বুধ ও চন্দ্র সকলেই লগ্নকে পূর্ণদৃষ্টি দিলে,
চ) লগ্ন থেকে কেন্দ্র কোণে বৃহস্পতি, বিশেষতঃ স্বগৃহে বা তুঙ্গ রাশিতে,
ছ) অষ্টমভাব থেকে নবমে এবং লগ্ন হতে নবমে শুধুমাত্র শুভ গ্রহের অবস্থান,
জ) লগ্ন ও রাশি শুধুমাত্র শুভগ্রহ দ্বারা দৃষ্ট।

দাম্পত্য সুখ বিচারে পতি-পত্নীর মিত্রতা-বৈরিতা বিচার ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। বিবাহে পাত্র-পাত্রীর কোষ্ঠীর মিল দেখার জন্য প্রচলিত যে অষ্টকূট যোটক বিচার পদ্ধতি জ্যোতিষীরা প্রয়োগ করে থাকেন, তাহা মূলতঃ বর ও কন্যার মানসিক সম্প্রীতি নির্ণয়ের প্রচেষ্টা। এই পদ্ধতির যৌক্তিকতা এবং প্রয়োগ সিদ্ধতা সম্বন্ধে আমার সন্দেহ আছে। এক্ষেত্র ঐ পদ্ধতির অষ্টকুটের অন্যতম কুট, বর ও কন্যার উভয়ের রাশির অধিপতির মিত্রতা, ভাবী স্বামী-স্ত্রীর মানসিক সৌখ্যের অন্যতম নির্ণায়ক হিসাবে গণ্য হতে পারে। তবে এ’ছাড়া উভয়ের চন্দ্রস্থিত নবাংশ পতিদ্বয়ের এবং উভয়ের চন্দ্রস্থিত রাশির অধিপতির দ্বয়ের যে যে নবাংশে অবস্থিত সেই নবাংশ পতিদ্বয়েরও মিত্র আছে কিনা দেখা প্রয়োজন, থাকলে ভাবী বর বধুর মানসিক সম্প্রীতি বুঝতে হবে, না থাকলে সম্প্রীতির অভাব বুঝতে হবে।

দাম্পত্য সম্প্রীতি বা পতি-পত্নীর পরস্পর মিত্রতা-শত্রুতা বিষয়ে নানা যোগের উল্লেখ করার সময় অনেক সময় দাম্পত্যসুখের অভাবের যোগের কথাও বলা হয়েছে, তবে দাম্পত্য সুখের অভাব সম্পর্কে নির্দিষ্ট কিছু যোগ —

১) শুক্র অবস্থিত রাশি হতে সপ্তমে পাপগ্রহের অবস্থান বা শুক্র পাপযুক্ত,
২) চন্দ্র সপ্তমস্থ, সপ্তমপতি ব্যয়স্থ এবং শুক্র দুর্বল,
৩) দ্বাদশপতি লগ্নে বা সপ্তমে,
৪) ব্যয়াধিপ শত্রু নবাংশে নীচ নবাংশে. অষ্টমভাব-নবাংশে বা ষষ্ঠাষ্টমে স্থিত,
৫) শুক্রের ত্রিকোণে অর্থাৎ পঞ্চমে বা নবমে শনির অবস্থান,
৬) সপ্তমে শনির অবস্থান,
৭) সপ্তমপতি পাপ নবাংশে, বা নীচ নবাংশে,
৮) ক্রুর ষষ্ঠাংশে,
৯) শুক্র নীচ নবাংশে,
১০) সপ্তমপতি রবির রাশিতে অর্থাৎ সিংহে এবং রবি পাপগ্রহের রাশিতে বা নবাংশে এবং পাপগ্রহ যুক্ত,/দৃষ্ট,
১১) চন্দ্রের রাশিতে সপ্তম পতি ও চন্দ্র পাপ নবাংশে,
১২) স্ত্রীজাতকের সপ্তমে বা অষ্টমে পাপগ্রহ, বিশেষতঃ সপ্তমে একাধিক দুর্বল পাপগ্রহের অবস্থান, অথবা সপ্তমে পাপগ্রহ দৃষ্ট রবি স্থিত হলে।

দাম্পত্য সুখ বা সুখের অভাব সম্বন্ধে নির্দিষ্ট কিছু যোগের উল্লেখ এই প্রবেন্ধে করা হল, তবে কোন দম্পতির জীবনে সুখ বিষয়ে সিদ্ধান্ত করার জন্য, শুধুমাত্র এই যোগগুলি বা এই ধরণের যোগের উপর সম্পূর্ণ নির্ভর করা যাবে না-উভয়ের কোষ্ঠীর সামুহিক মূল্যায়ন, যোগকারী গ্রহের এবং চন্দ্র ও শুক্রের বলাবল ও শুভাশুভত্ব বিবেচনা করতে হবে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200326123844

Wednesday, March 25th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও যোগ

সুপ্রভাত
জ্যোতিষে যোগের গুরুত্ব :(পূনঃপ্রচার)
----------------------------------

জ্যোতিষ শাস্ত্রে যোগের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে ।প্রধানত ১২টি রাশি বা ভাব, ৯টি গ্রহ, ২৭টি নক্ষত্র, নিয়েই বিচার করা হয়।বিভিন্ন ভাব আমাদের শরীর,ধন,সাহস,শিক্ষা, পরিবার, ভাগ্য, আয়ুরভেদা, জীবনে সাফল্য ইত্যাদির বিচার করা হয়।তবে বিভিন্ন ভাবের সংগে গ্রহ গুলির সংযোগ এর ফলে যোগের সৃষ্টি হয়, এই যোগ গুলি থেকে শুভ ও অশুভ ফল দান করে ।সুতরাং এই যোগ গুলিকে দুই রকমের ফল দান করে,এদেরকে দুই ভাগে ভাগ করা যায় সুভ যোগ গুলিকে যোগ আর অশুভ যোগ গুলিকে দোষ বলা যায় । প্রথমে কিছু সুভ যোগ নিয়ে আলোচনা করা হল।
১)সমাজে যশ ও সন্মান যোগ : - তৃতীয় পতি ও নবম পতি যদি স্থান বিনিময় করে, বা ৩য় পতি ও ৯ম পতি ৩য় বা ৯মে থাকে, অথবা মংগল ৩য় ভাব বা ৩য় পতির
সংগে শুভ অবস্থান করে তবে জাতকের সমাজে মান সন্মান, যশ ও প্রতাপ বৃদ্ধি পায় ।

২) ভাগ্যবান বা ভাগ্যবতী যোগ: - লগ্নপতি ও নবম পতি একসাথে ১মে,২য়ে বা ৯মে থেকে সুভ বৃহস্পতির সংগে সম্পর্ক যুক্ত হলে, বা লগ্নপতি ও নবম পতি স্বক্ষেত্রে বা ক্ষেত্র বিনিময় করে এবং বলবান বৃহস্পতি কেন্দ্রে বা কোন এ অবস্থান করলে জাতক সদা সৌভাগ্যের অধিকারী হন।

৩)ভাল গুরু বা সদগুরু লাভ : - লগ্নপতি কেন্দ্রে বা কোনে বা দশম এ অবস্থান করে এবং ৫ম পতি কেন্দ্রে বা স্বক্ষেত্রে বা উচ্চস্থ হয়ে সুভ নবম পতির সংগে সম্পর্ক যুক্ত হয় জাতকের সদগুরু লাভ হয় তবে বর্তমানে এই যোগ খুব ই কম পাওয়া যায়।

৪)দীর্ঘায়ু যোগ :- ১০ম পতি, লগ্নপতি ও ৮ম পতি এবং শনি গ্রহ একাদশ এ, কেন্দ্রে বা কোন এ অবস্থান করে বা
১০ম পতি ও শনি স্বক্ষেত্রে, উচ্চ বা মিত্র ক্ষেত্রে থাকে তবে জাতক দীর্ঘায়ু হয় ।

৫)ধন যোগ : - লগ্নপতি,একাদশ পতি,নবম পতি, সপ্তম পতি,পঞ্চম পতি ও ২য় পতি যদি সুভ যোগ এ আবদ্ধ হয়,একে অপরের সাথে শুভ সন্মন্ধ যুক্ত হলে জাতক অত্যন্ত ধনবান হয়।

৬)ইন্দ্র যোগ : - পঞ্চম পতি ও একাদশ পতি ক্ষেত্র বিনিময় করলে এবং চন্দ্র ৫মে থাকলে পরাক্রমী,ভোগবিলাশী,রাজা বা সরকারের থাকে লাভবান হয়।

৭)সুনফা যোগ :- চন্দ্র থেকে রবি ছাড়া অন্য গ্রহ থাকলে সুনফা যোগ হয়
এর ফলে জাতক নিজের চেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত ও অনেক ধন সম্পত্তির অধিকারী হন ।

৮)অনাফা যোগ :- চন্দ্রের অবস্থান থেকে দ্বাদশে রবি ছাড়া অন্য যে গ্রহ থাকলে অনাফা যোগ হয় এর ফলে জাতক মান সন্মান,যশ,প্রতিপত্তি লাভ হয় ।

৯)দুর্ধরা যোগ :- চন্দ্রের দুদিকে অর্থাৎ ২য়ে ও দ্বাদশে রবি ছাড়া অন্য গ্রহ থাকলে এই যোগ হয়। এর ফলে মান সন্মান, প্রতাপশালী,যানবাহনের অধিকারী হন ।

১০)চন্দ্র মংগলা যোগ :- চন্দ্র ও মংগল পরস্পর মিত্র রাশিতে অবস্থান করে জাতক প্রভুত ধন সম্পত্তির অধিকারী, একাধিক ক্ষেত্র থেকে আয়ুরভেদা তবে একটু রাগ বেশী হয় ।

উপরোক্ত যোগ গুলি সব ই শুভ যোগ এবার কিছু অশুভ যোগ সম্পর্কে আলোচনা করছি

১১) কালসর্প দোষ :-
জন্ম ছক এ রাহু ও কেতুর এক পাশে সব গ্রহ গুলি অবস্থান করলে কালসর্প দোষ হয় এর ফলে জাতকের জীবন বাধাবিঘ্ন,দুর্ভাগ্য,সমস্যা ইত্যাদি কুফল প্রাপ্তি হয় । এর উপযুক্ত প্রতিকার করা প্রয়োজন।

১২)দারিদ্র যোগ :-একাদশ পতি যদি ৬য়,৮ম,১২শে অবস্থান করলে জাতক অর্থনৈতিক দিক থেকে দুর্বল হয়।

১৩)গৃহনাশ যোগ :- চতুর্থ পতি দ্বাদশে অবস্থান করে এবং রাহু বা অশুভ গ্রহের সংযোগ হয় তবে জাতকের বাড়ী, সম্পত্তি হারাবে বা নষ্ট হয়।

১৪)মিথ্যাবাদী যোগ :- দ্বিতীয় পতি মংগল বা শরীর ক্ষেত্রে থাকে এবং একাধিক অশুভ গ্রহের সংগে সম্পর্ক যুক্ত হয় তবে জাতক মিথ্যাবাদী হবে।
এ ছাড়াও মাংগলিক ও কালসর্প দোষ রয়েছে যার ফল অশুভ হয়।
আরও অনেক শুভ ও অশুভ যোগ রয়েছে যা পরবর্তী পর্বে আরও আলোচনা করব।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200325204452

Tuesday, March 24th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও করনা ভাইরাস

শুভ অপরান্থ

****করোনা ও বৈদিক উপাচার****
(চতুর্থ প্রতিবেদন)

গতকাল বিকেল ৫টা থেকে ২৭/০৩/২০ পর্যন্ত সরকারি নির্দেশে রাজ‍্যে লক ডাইন পালিত হচ্ছে।আপনারা সকলেই সরকারি নির্দেশ পালন করুন ।আমাদের রাজ‍্য সরকার ও কেন্দ্র সরকার যে ভাবে এই সংক্রামক ভাইরাস থেকে মানুষ কে মুক্ত করার জন্য যা যা পদক্ষেপ নিয়েছে একজন বাঙ্গালী ও ভারতবাসী হিসাবে নিজেকে ধন‍্য মনে করছি।একজন এ্যষ্ট্রোলজিষ্ট হিসাবে আমিও আপনাদের সেবায় আপনাদের পাশে থেকে আমার দৈনিক প্রতিবেদন তুলে ধরছি , ভালো লাগলে সকলকে শেয়ার করুন ।দয়া করে কপি করবেন না।

কি করবেন?

1)করোনা ভাইরাস নিয়ে আতঙ্ক নয়, সতর্ক থাকুন।
2) সর্বদা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুন।
3) প্রচুর পরিমানে ফোটানো জল ও ডাব খান।
4) গলা ব্যাথা+কাশি+শ্বাসকষ্ট+জ্বর হলেই তৎক্ষণাৎ ডাক্তার এর কাছে যান।মুখ ঢেকে রাখুন পরিষ্কার বস্ত্র দিয় প্রতি হাঁচি-কাশির সময় সর্বদা।
5) সবজি +আমিষ+নিরামিষ সব খাবার ই নুন সহ জলে ভালো করে ফুটিয়ে বাড়িতে এনে সেটা রান্না করে নিশ্চিতে খান। প্রোটিন,ভিটামিন,খনিজ প্রভৃতি সব কিছুই স্বাভাবিক মাত্রায় দরকার আমাদের শরীরের তাই স্বাভাবিক খাদ্য সচেতন সব খাবার খেয়ে শরীরের প্রতিরোধশক্তি বাড়াতে হবে।
5) যতই কষ্ট হোক বাড়ির খাবার খাওয়ার ই চেষ্টা করুন সর্বদা , বাইরের খাওয়া এড়িয়ে চলুন খুব খেতে ইচ্ছে করলেও।
6) আ্যলকোহল স্যানিটাইজার ও ছোট Handwash (সাবান একদম নয় ) সর্বদা নিজের সাথে রাখুন।
7) বস্ত্র গরম জল ও সাবানে ধুঁয়ে মেলে দিন, পরেরদিনের মধ্যে শুকিয়ে গেলে আবার ব্যবহার করুন কিন্তু বাড়িতে ফিরেই আবার ধুঁয়ে দিন সেটা পরের দিন পড়ুন বা না পড়ুন।
8) কাশি -হাঁচির সময় পরিষ্কার রুমাল বা পরিষ্কার মাক্স ব্যবহার করুন, সেগুলি প্রতিদিন পরিষ্কার করুন।
9)ঘরের পরিধান বস্ত্রের সাথে,বাইরে বেড়োনো বস্ত্র একজায়গায় রাখবেন না যতক্ষন না সেগুলো পরিষ্কার হচ্ছে।
৮)সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী বাড়িতে থাকুন।বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া বেরোবেন না।

করনা ভাইরাসকে প্রতিরোধ করার জন্য প্রত্যেকদিন এর খাদ্যাভ্যাস:-

সকাল( সকাল ছটা চার মিনিট )- 1) তুলসী ও মধু 2) কালমেঘ বড়ি একটি ,3) কাঁচা হলুদ,4) গরম জলের সাথে চ্যাবনপ্রাশ এক চামচ, 5) 4 টি নিম পাতা চিবিয়ে খেতে হবে
প্রাতঃরাশ( সকাল আটটায়):-
একটি পুষ্টিকর প্রাতঃরাশ
প্রয়োজন
বাটার পাউরুটি,সেদ্ধ ডিমের সাদা অংশ ,এক গ্লাস দুধ, একটি কলা
মধ্যাহ্নভোজন( দুপুর বারোটায়):-
সম্ভাব্য পুষ্টিকর খাদ্য তালিকা:-
1) ভাত,2) মুসুর ডাল সেদ্ধ,3) করোলা সেদ্ধ,4) নিম বেগুন ভাজা,5) একটু ঘি ও পাতিলেবুর রস,5) চারাপোনার পাতলা ঝোল ( বিভিন্ন প্রকার সবজি মিশিয়ে )
বিশেষ দ্রষ্টব্য: সমস্ত রান্নার সয়াবিন অয়েল এ হবে এবং সারা দিনে তিন বার নিয়ম করে গরম জল খেতে হবে
বৈকাল পাঁচটায়:- এক গ্লাস ফোটানো জল, এক কাপ লাল চা ও বিস্কুট অথবা ছোলা ভিজিয়ে মুড়ি খেতে হবে
নৈশ ভোজ( রাত্রি ন'টায়):-
1) দুটি হাতে বানানো রুটি, 2) রান্না করা সুসিদ্ধ সবজি, 3) একটু গরম দুধ অথবা ছোলার ডাল।

সবশেষে নিম্নলিখিত বীজমন্ত্র গুলি নিয়মিত করুন

বীজমন্ত্র:১) সকালে ৬.০৪ মিঃ লাল রঙের পোশাক পরে ঔঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায় ১০০ বার বা ৩ মিঃ।
২)স্নান করে বৃহস্পতির বীজমন্ত্র ,ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ১৮ বার
৩) স্নান করে শিবের দিকে তাকিয়ে
ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।১০ বার
৪)ঔঁ জূসঃ স্বাহা ১৮ বার
গায়ত্রী
৫)ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।১০ বার

৬)প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর।।১ বার
৭))সন্ধ্যায় ঔঁ দূং দূর্গে দূর্গে রক্ষনী স্বাহা হ্রীং দূর্গায় নমঃ ৩ বার।
৮)সন্ধ্যা ৭ টায় ঔঁ ঐং ক্লীং সোয়ায় ১৮ বার
৯)রাত্রী ৯ টায় ঔঁ হ্রীং ঐং কেতবে ১৮ বার
১০)রাত্রী ১১ টায় শুয়ে পড়বেন ঔঁ হ্রীং ১০ বলে

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200324155814

Tuesday, March 24th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

বুধবার জন্ম হলে কেমন?

সুপ্রভাত
বুধবার জন্ম হলে ভাগ্য কেমন?

মানব জীবনের প্রথম ও প্রধান বৈশিষ্ট্য হল চরিত্র। আর এই চরিত্র র্নিভরশীল তার জন্মানোর গ্রহের ওপর। মানুষ জাতি যতই আধুনিকতার স্পর্শ পাক না কেনো এখনও পর্যন্ত মানুষ গ্রহ নক্ষত্র এর ওপর বিশ্বাসী। তাই পুরাণ কথা মতে ও পূর্ব পুরুষ এর উক্তি কে মানত্যা দিয়ে, বিচার করে থাকি যে মানুষের ভাগ্য নির্ভর করে গ্রহের ওপর। গ্রহ দের অবস্থান অনুসারে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে যে জাতিকের চরিত্র কেমন হয়।আজকে জানবো বুধবারে জন্মানো মানুষের ব্যক্তিত্ব কেমন হয়ে থাকে। মানুষের পরিচয় হল তার সুস্থ ব্যবহার। আর এই ব্যবহারটা নির্ভর করে তার সঠিক চরিত্রের ওপর। মানুষের শরীরে যেমন কেটে গেলে সেই অঙ্গটা ক্ষত থাকে তেমনি কোনো মানুষের কুণ্ডলিতে যদি কোনো বাঁধা বা কোনো গ্রহ দোষ থেকে থাকে তাহলে ভাগ্য ও তখন সঙ্গহীন হয়ে যায়। তাই শরীরের ক্ষত কে যেমন ঠিক করা এক দায়িত্ব তেমনি গ্রহ দোষের ও প্রতিকার করা উচিত। প্রতিকার মানেই যে কেবল মাত্র আংটি ধারণ, রত্ন ব্যবহার, অর্থব্যয় তা নয়।

ভগবান সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন সবাই কে দিয়েছে এটা যে যার নিজের অধিকার। তাই আজকে জানার বুধবারের মানুষ এর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে। বুধবারে জন্ম নেওয়া ব্যক্তি ধর্ম ও কর্ম সহিষ্ণু হয়ে থাকে। এই দিনকে গনেশের দিন হিসেবে মাননীয়। এই দিনে জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তিগণ বুদ্ধি পটিয়সী হয়ে থাকে। এদের ব্যবহারে খুব নম্রতার ছোয়া পাওয়া যায়। তাই এই ব্যক্তিরা মানুষের কাছে খুব প্রিয় হয়ে থাকে। সাধারণ দৃষ্টিতে এরা একটু শ্যাম বর্ণের হয়ে থাকে। এরা আত্মীয় স্বজনদের খুব ভালোবেসে থাকে।

এই দিনে জন্মগ্রহণকারী মানুষরা সাধারনত খেতে খুব ভালোবাসেন, ক্রোধী, লোভী, ধনী, অভিমানী, আত্মকেন্দ্রিক হয়ে থাকেন।
এরা খুব সহজেই অন্যদের বিশ্বাস করেন এবং তাদের কাছের মানুষ মনে করেন।
একইসঙ্গে এই দিনের জাতকেরা নানান বিষয় পারদর্শী, ভোগী, উচ্চাভিলাষী, আশাবাদী ও চরিত্রবান হয়ে থাকেন
এরা সব সময় অপরকে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে যান।

46-47 বছরের মধ্যে এদের একটি সমস্যা এর সম্মুখীন হতে হয় আবার তা দ্রুত সমাধানও হয়ে যায়। বুধবারে জন্মানো ব্যাক্তিরা অল্পেতে খুব রাগান্নিত হয় ও এরা খুব স্পষ্টবাদী হয়। এই বারে জন্মানো ব্যাক্তিদের লিবারেল সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই বারে জন্মানো ব্যাক্তি আবহাওয়া পরিবর্তনের সাথে সাথে উৎপন্ন রোগবাহী হয়ে থাকে। তবে এরা যে কোনও পরিবেশকে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা রাখে। এরা অল্প পরিশ্রমেই সাফল্য লাভ করে। বুধবার জন্মানো জাতক কলা, খেলাধুলা, গায়ক, শিক্ষক, ব্যঙ্কঅধিকারী, ক্লার্ক, নৃত্য, ও কম্পিউটার অপারেটর এবং ইনসোরেন্স সম্বন্ধিয় কাজে এরা অল্প সময়ে সফলতা লাভ করে থাকে।এরা চর্মরোগ ও বাত রোগে ভোগে।

জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, জন্মবারের মাধ্যমেই কোনও ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব সহ তার চারিত্রিক দোষ-ক্রটিগুলি সম্বন্ধে ধারণা করা যায়। কোনও মানুষের ব্যক্তিত্ব, চারিত্রিক গুণাবলী সম্বন্ধে ধারণা করা যায় সেই ব্যক্তির জন্মবার থেকে। কারন, কোনও মানুষের ব্যক্তিত্ব বা চরিত্রের উপর জন্মবার বিশেষভাবে প্রভাব সৃষ্টি করে। মানুষের ব্যক্তিত্ব বা চারিত্রিক গুণাবলী নির্ধারিত থাকে তার জন্ম বার অনুযায়ী। তবে জেনে নেওয়া, আপনার জন্মবার কী বলছে আপনার চরিত্র সম্বন্ধে। কোনও ব্যক্তির জন্মবার যদি বুধবার হয় তবে, জেনে নিন কেমন মানুষ সেই ব্যক্তি-

এরা সাধারণত ধনবান, নাস্তিক ও ধর্ম শাস্ত্রে বিশ্বাসী, ভোগী, স্বাধীনচেতা, অনুতাপহীন হয়ে থাকেন।
নিজেদের উপর এদের দৃঢ় আস্থা থাকে একইসঙ্গে এরা খুব সাহসী হন
বুধবারের যাদের জন্ম তারা দয়ালু, দাতা, শাস্ত্র বিষয়ে অভিজ্ঞ, পণ্ডিত ও ভোগী হয়ে থাকেন।

নিজের ভাগ্য সম্পর্কে জানবার আগ্রহ অনেকেরই থাকে। একজন ব্যক্তি কেমন স্বভাবের হতে পারেন, তা জ্য়োতিষ শাস্ত্রের বিভিন্ন গণনা বলে দিতে পারে। ব্যাক্তির জন্ম তারিখ, জন্ম মাস যেমন তাঁর সম্পর্কে ধারণা তৈরি করতে পারে, তেমনই ব্যক্তির জন্মবার থেকেও তাঁর সম্পর্কে ধারণা তৈরি হয়। দেখে নেওয়া যাক যাঁরা বুধবার জন্মগ্রহণ করেন, তাঁদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট কেমন হয়।

বুধবার যাঁরা জন্মগ্রহণ করেন তাঁদের মধ্যে কোনও বিষয়কে নিয়ে গভীরভাবে ভাবনা চিন্তা করবার ক্ষমতা থাকে। ভাইবোনেদের সঙ্গে এঁদের সম্পর্ক খুবই ঘনিষ্ঠ হয়। যে কারোর সঙ্গে কথা বলে , তাঁদের আকৃষ্ট করে নেওয়ার ক্ষমতা এঁদের খুবই প্রবল।

বুধবার জন্মগ্রহণকারীরে খুবই যুক্তিতে চলেন। এঁদের মধ্যে যুক্তিবোধ প্রবল। কোনও বিজ্ঞান ভিত্তিক বা অঙ্ক ভিত্তিক পেশার সঙ্গে যুক্ত হলে এঁরা ব্যাপক সাফল্য পাবেন। এছাড়া সফর সংক্রান্ত কাজেও এঁদের বেশ আকর্ষণ থাকে। যে কাজে বুদ্ধি প্রবল ভাবে ব্যবহৃত হয়, সেই কাজেই এগিয়ে যাওয়া উচিত ব্য়ক্তিদে

অনেক সময় অন্যকে খুব সহজেই বিশ্বাস করে মনের সকল কথা বলে দিয়ে সমস্যায় পড়েন।
এরা একা থাকতে একদম পছন্দ করেন না। সব সময়ে অনন্দে থাকতে পছন্দ করেন।
এরা সবসময় নেতা হিসেবে থাকতে পছন্দ করেন। সকলেই এদের কথা শুনে চলবে, সম্মান করবে এমনটাই এদের কাম্য।
এরা খুব সহজেই রেগে যান, চিৎকার চেঁচামেচি করে ফেলেন।

এই বারে জন্মানো জাতক অধিক প্রেমাসক্ত থাকতে পারে কিন্তু যাকে প্রকৃত ভালোবাসে তাকে কখনো ধোকা দেয় না। এদের আত্মবিশ্বাসটি সুখের প্রবল কারণ হয়ে থাকে। এদের শুভ রং – সবুজ, শুভ সংখ্যা – 3,6, 5 শুভ দিন – বুধবার ও শুক্রবার হয়ে থাকে। এই হলো বুধবারে জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তিগণের ব্যক্তিত্ব।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200324125812

Monday, March 23rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

মঙ্গলবার জন্ম হলে ভাগ্য

মঙ্গলবার জন্ম হলে ভাগ্য

সুপ্রভাত

নিচের লিঙ্ক টি দেখুন ও সাবস্ক্রাইব করুন

https://youtu.be/tgHb6-m54ek

মঙ্গলবার জন্ম হলে কেমন হয়?

মানুষের ভাগ্য নির্ভর করে গ্রহ নক্ষত্রের অবস্থানের ওপর

কথায় আছে -মঙ্গলে উষা বুধে পা যথা ইচ্ছা তথা যা। মঙ্গলবার যাদের জন্ম, তারাও কিন্তু ঠিক তেমনই হয়ে থাকেন। সদা স্বতঃস্ফুর্ত ও মনে প্রাণে তাদের সব সময় নতুন করার ইচ্ছে থাকে। মঙ্গলে জন্মানো ব্যক্তি ধার্মিক প্রকৃতির হয়ে থাকেন। এই দিনের জন্মানো জাতকদের উচিত বজরংবলীর পুজো করা। মঙ্গলের জাতকের অন্যের বিপদে সাহায্য করতে এগিয়ে আসার একটা প্রবণতা থাকে। কিন্তু এদের স্বল্প ধৈর্য্য তাদের জীবনের শত্রু হয়ে দাঁড়ায়। একটুতেই উত্তেজিত হয়ে ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহন করে ফেলে অনেক সময়।

স্বাস্থ্যের দিক থেকে মঙ্গলের জাতকদের ভাগ্য ভালো। রোগ-ব্যাধির তেমন প্রকোপ এদের জীবনে থাকে না। তবে নির্দিষ্ট বয়সে ফাঁড়া বা বড়ো বিপদে পড়ার একটা সম্ভাবনা থাকে। তবে সেই বিপদ থেকে বজরংবলীর আশির্বাদ তাদের রক্ষাও করে থাকে। তবে অতিরিক্ত অসাবধানতা তাদের প্রাণের জন্যও হুমকি তৈরি করতে পারে। মঙ্গলের জাতক-জাতিকা খুব ধার্মিক ও দেবতুল্য হয়ে থাকে। ফলে এদের ব্যবহার সাধারণত সদয় প্রকৃতির হয়ে থাকে। তবে মঙ্গলের জাতক-জাতিকা প্রতিশোধ প্রবণ হয়। যা তাদের চরিত্রের একটি দোষ।

পাশাপাশি মেজাজ হারানো বা অল্পেতেই উত্তেজিত হওয়া আবার একটুতেই শান্ত হয়ে যাওয়া মঙ্গলের জাতক জাতিকার সহজাত প্রকৃতি। মঙ্গলবার যাদের জন্ম তাঁদের মঙ্গলবারেই জন্মানো কোনও জাতক বা জাতিকার সঙ্গে বিবাহ করা উচিত হয়। এর ফলে সংসারে অশান্তি নেমে আসতে পারে। এই দিনে যাঁদের জন্ম তাঁরা লাল ও মেরুন পোশাক পড়লে তাদের সব কাজ সফল হতে পারে। বিদেশ যাত্রার শুভদিন হলো শুক্র ও মঙ্গলবার। তবে মঙ্গলবারের জাতকদের কখনই শনিবার বিদেশ যাত্রা উচিত নয়। বলা হয় এতে নাকি প্রাণনাশের সম্ভবনা পর্যন্ত থাকে।

মঙ্গলবার জন্মানো ব্যক্তিরা খুব বেশী ধার্মিক প্রকৃতির হন না ,যে কোনও কাজ এঁদের স্বতস্ফূর্তভাবে করতে দেখা যায়৷ সব সময় নতুনের খোঁজে থাকেন এঁরা৷
মঙ্গলবার জন্মানো জাতকদের বজরংবলীর পুজো করা উচিত বলে মনে করা হয়৷ মঙ্গলের জাতক বা জাতিকার অন্যের বিপদে সাহায্য করতে এগিয়ে আসার একটা প্রবণতা থাকে। কিন্তু এদের স্বল্প ধৈর্য্য তাদের জীবনের শত্রু হয়ে দাঁড়ায়। একটুতেই উত্তেজিত হয়ে ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহন করে ফেলে অনেক সময়।

প্রেম
মঙ্গলবারে জন্মগ্রহণকারীরা নিজের সঙ্গীর বিষয়ে বেশ চিন্তাভাবনা করেন৷ তবে প্রকাশক্ষমতা কমহওয়ায়, তা বলে উঠতে পারেন না৷ কাউকে পছন্দ হলেও, তা সহজে বলতে পারেন না তাঁরা৷ সুবক্তা না হওয়ার ফলে প্রেমজ জীবনে বেশ জটিলতার মুখে পড়তে হয় এঁদের৷

বিয়ে
মঙ্গলবারে জাত ব্যক্তিরা বেশ রাগী হন৷ এঁদের ধৈর্য্যও যথেষ্ট কম হয়৷ মঙ্গলের জাতক জাতিকাদের পতনের মূল কারণ এই দুটি বিষয়। এর জন্য বিবাহিত জীবনেও বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তাদের। দাম্পত্য প্রেম ধরে রাখতে এঁদের বুঝে- শুনে কথা বলা উচিত।

পেশাগত জীবন
এই জাতক জাতিকারা বিলাসবহুল জীবন পছন্দ করেন৷ ফলে অর্থ উপার্জন এদের প্রধান লক্ষ্য হয়৷ তবে ধৈর্য্য কম থাকার দরুণ পেশার ক্ষেত্রে অনেকেরই বিরাগভাজন হন তাঁরা৷
এই দিনে যাঁদের জন্ম তাঁরা লাল ও মেরুন পোশাক পড়লে কাজ সফল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে৷ এঁদের জন্য বিদেশ যাত্রার শুভদিন হলো শুক্র ও মঙ্গলবার। তবে মঙ্গলবারের জাতকদের কখনই শনিবার বিদেশ যাত্রা উচিত নয়। বলা হয় এতে নাকি প্রাণনাশের সম্ভবনা পর্যন্ত থাকে।
স্বাহ‍্য

মঙ্গলের জাতকরা সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হন৷ যদিও একটা ফাঁড়া বা বিপদের সম্ভাবনা থাকে৷ সেই বিপদ থেকে মুক্ত হওয়া যায়, যদি নিয়মিত হনুমানজীর আরাধনা করা হয়৷ সচরাচর মঙ্গলের জাতক-জাতিকা প্রতিশোধ প্রবণ হয়। যা তাদের চরিত্রের একটি দোষ।

সুপ্রভাত সকল বন্ধুরা
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200323223333

Sunday, March 22nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও সোমবার

সূপ্রভাত

আপনার জন্ম কি সোমবার! প্রেম থেকে বিয়ে-ভাগ্য ঘিরে এই তথ্য গুলি জেনে নিন

https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

শাস্ত্র মতে, সোমবার মানে শিব পূজার দিন। এমন দিনে ভূমিষ্ঠ শিশুর ওপর স্বয়ং দেবাদিদেবের কৃপা থাকে বলে মনে করেন অনেকে। কিন্তু জ্যোতিষ শাস্ত্রও কি একই কথা মনে করে? জন্ম তারিখ যেমন বলে দিতে পারে , একজন ব্যক্তি কেমন স্বভাবের হতে পারেন, তেমনই জন্মবার ও জন্ম মাসও বলে দিতে পারে ব্যক্তির স্বভাব। শুধু তাই নয় ব্যক্তির চরিত্র, আচার, ব্যবহার সম্পর্কে ধারণা দিতে পারে ব্যক্তির জন্মবার। দেখে নেওয়া যাক যাঁরা সোমবার জন্মগ্রহণ করেছেন ,তাঁদের চারিত্রিক কী কী গুণ রয়েছে।

কেমন স্বভাবের হন এঁরা?
সোমবার জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তি বা মানুষরা সাধারণত মায়ের ঘনিষ্ঠ বেশি হন। মহিলারাই আপনার জীবনকে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করবে। এঁরা যেকোনও ঘটনার আঁচ আগে থেকেই করতে পারেন। নিজের মনের বিশ্বাসকে এঁরা সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেন।এরা খুব ধার্মিক হয়।

কেরিয়ার কেমন?
নিজের হাতে ধরে যেকোনও কাজ না করা পর্যন্ত এঁরা শান্তি পান না। যেখানে পরিশ্রম তথা দক্ষতা প্রমাণের কাজ থাকে, সেই সংক্রান্ত পেশা এঁদের পছন্দ। ব্যবসায় এঁরা সাফল্য পান। সাধরণত সোমবারে জন্মগ্রহণকারীরা কেরিয়ারের দিক থেকে সাফল্য পেয়ে থাকেন । সহজেই কার্যক্ষেত্রে সম্মান অর্জন করে ফেলেন এঁরা।

প্রেমভাগ্য
সোমবার জন্মগ্রহণকারীরে খুবই যত্নশীল হন। অন্যের কথা সহজে বিশ্বাস করেন। আর প্রেমেও সহজে পড়ে যান না ।নিজের স্বার্থ ত্যাগ করে প্রেমকে বাঁচাতে এঁরা চেষ্টা করেন। সঙ্গী হিসাবে এঁরা খুবই ভালো।কিন্তু মিথ্যা ও প্রতারক ও চরিত্র হীন কে ঘৃনা ক‍রে।

বিয়ে
এঁরা খুবই সংবেদনশীল ব্যক্তিত্ব হয়ে ওঠেন। দাম্পত্য সম্পর্কের ক্ষেত্রে এটি একটি সমস্যা হয়ে ওঠে সোমবার জন্মগ্রহণকারীদের মধ্যে। আর এজন্য নিজেকেই নিজের সমস্যা কাটিয়ে উঠতে হবে। দাম্পত্য জীবনে এঁরা সঙ্গীর বিষয়ে ব্যাপক 'পজেসিভ' হন।

শুভ সংখ‍্যা ২,১,৫,৩,শুভ বর্ণ কলো,হলুদ, গোলাপী,
সাদা ও নীল অশুভ বর্ণ।
আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200322080627

Saturday, March 21st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

শনিবারে জন্মগ্রহণ জাত ব্যক্তির ভাগ্য কেমন

সুপ্রভাত

শনিবারে জন্মগ্রহণ জাত ব্যক্তির ভাগ্য কেমন

https://youtu.be/7LGYvmGiASI
লিঙ্গটা ক্লিক করে দেখবেন ভালো লাগবে

মানব জীবনের প্রথম ও প্রধান বৈশিষ্ট্য হল চরিত্র। আর এই চরিত্র র্নিভরশীল তার জন্মানোর গ্রহের ওপর। মানুষ জাতি যতই আধুনিকতার স্পর্শ পাক না কেনো এখনও পর্যন্ত মানুষ গ্রহ নক্ষত্র এর ওপর বিশ্বাসী। তাই পুরাণ কথা মতে ও পূর্ব পুরুষ এর উক্তি কে মানত্যা দিয়ে, বিচার করে থাকি যে মানুষের ভাগ্য নির্ভর করে গ্রহের ওপর। গ্রহ দের অবস্থান অনুসারে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে যে জাতিকের চরিত্র কেমন হয়।আজকে জানবো শনিবারে জন্মান মানুষের ব্যক্তিত্ব কেমন হয়ে থাকে।

ব্যক্তিত্ব – শনিবারের অধিপতি সূর্য পুত্র শনিদেব। এই বারে জন্ম গ্রহণ কারী ব্যক্তিরা নিজের উপর খুব বিশ্বাসী হন। এনেরা কাউকে কথা দিলে ওই কথার খেলাপ করেন না। অনেক বাধা বিপত্তি পেরিয়ে শেষ পর্যন্ত এরা সফলতা পায়। এরা একটু অলস স্বভাবের হন।

এই সমস্ত ব্যক্তির বন্ধুর সংখ্যা কম হয়। কিন্তু বন্ধুদের প্রতি খুব বিশ্বাসী হন। হঠাৎ করে রেগে যান এবং পরে এই রাগের জন্য অনুশোচনা করতে হয়। এই দিনে জন্মানো ব্যক্তিরা দেখতে খুব আকর্ষণীয় ও সুন্দর হন। বন্ধু সুলভ মনের অধিকারী ও অধিকারিণী হন এবং সহজেই সবার মন জয় করতে পারেন। এরা গরিবের সেবা করতে ভালোবাসেন। এদের মন শান্ত হয় কিন্তু পরিস্থিতি কখনও খারাপ হতে বাধ্য করে। শিক্ষা ক্ষেত্রে অনেক বাধা বিপত্তির মধ্যে পড়তে হয় কিন্তু কঠোর পরিশ্রম শেষ পর্যন্ত সফলতা এনে দেয়।

ব্যাক্তিত্ব
শনিবার জন্মগ্রহণকারীরা স্বভাব-চরিত্রে একটি ধীর-স্থির হয়। তবে এরা খুব স্টেডি এবং পরিশ্রমী চরিত্রের মানুষ। এঁদের বুদ্ধিমত্তাও তারিফ করার মতো। সবচেয়ে বড় কথা এরা খুবই বাস্তববাদী হন। নিয়মানুবর্তিতায় একদম কড়া ধাচের ও স্পষ্ট বক্তা যাকে বলে। তবে, এরা যে খুবই সাধু গোছরের হয়-এমনটা ভাবার কারণ নেই। কারণ, এরা যদি কোনও একটা জিনিসের পিছনে পড়ে যায় তাহলে তাকে হাসিল করার জন্য যে-তেন প্রকারের কাজ করতেও পিছপা হয় না।

প্রবল দায়িত্বশীল
জ্যোতিষ শাস্ত্র-এ শেষ গ্রহ হল শনি। এই দিনে জন্মগ্রহণকারী মানসিকভাবে প্রচণ্ডরকমের পরিণত হয়। এরা নিজেদের দায়িত্ব সম্পর্কে ভালরকমের ওয়াকিবহাল থাকে। দায়িত্ব ও কর্তব্যকে এরা অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। অপরিচিতদের কাছে এমনভাব করে যেন প্রচণ্ডরকমের সিরিয়াস। কিন্তু, এরা যদি সমমনোভাবাপন্ন মানুষ খুঁজে পেলে তাদের সঙ্গে এমন আন্তরিকতায় মাতে যে সিরিয়াসনেস উধাও হয়ে যায়। ম্য়ানেজমেন্ট সেক্টরে দেখা গিয়েছে এরা প্রবল প্রতিভাশালী। এরা সবসময় চায় ভুল করতে এবং সেই ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজে নিজে কিছু খাড়া করতে।

স্বাস্থ্য – এই দিন জন্মগ্রহণ করেন যে সব ব্যক্তিরা তাদের হাড় ও হাঁটুর সমস্যা দেখা যায়। এনাদের কোমরে ও পিঠে ব্যথা কানের সমস্যা দেখা যায়। নিজের স্বাস্থের প্রতি খেয়াল রাখা খুবই দরকার। কেরিয়ার – এই দিন জন্মানো ব্যক্তিরা সব ক্ষেত্রে সমান পারদর্শীতা দদেখায়।ববিজ্ঞান, টেকনিক্যাল, কৃষি, ডাক্তার, সিআইডি, আইন বিভাগ, ইঞ্জিনিয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্রে কাজ করে থাকেন। সমস্ত কাজ দায়িত্বের সঙ্গে সুন্দর ভাবে করে থাকেন।অফিসে বসের খুব প্রিয় হন

ভালবাসা
এরা চারিত্রিকগতভাবে খুব 'সাই' টাইপের মানুষ। তবে, এদের মধ্যে ভালবাসা প্রচণ্ডভাবে থাকে। এদের হৃদয় বিশালরকমের ভালবাসায় ভরা। কিন্তু, এরা মুখ ফুটে তা বলতে পারে না বা এমনকিছু করতে পারে না যা থেকে তাদের ভিতরের পরিপূর্ণ ভালবাসার সন্ধানটা সহজে মেলে। এরা লাইফ-পার্টনার খোঁজার ব্যাপারে অত্যন্ত কেয়ারফুল এবং সিলেক্টিভ গোছরের মানুষ। এরা লাভ-লাইফ নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তার সম্পর্কে ভালো-করে জেনে নিয়ে তবে সিদ্ধান্ত নেয়। এরা একটু স্বাধীনচেতা টাইপের মানুষও বটে। ফলে, এরা চায় তাদের সঙ্গী বা সঙ্গিনী যেন তার পছন্দ ও চাওয়া-পাওয়াকেই বেশি করে অগ্রাধিকার দেয়।

প্রেম – শনিবারে জন্মানো ব্যক্তিরা কখনো কাউকে প্রেমে ধোঁকা দেয়না এবং কাউকে ঠকায় না। এরা কোন দিন দেখিয়ে প্রেম করেন না। এরা কাউকে মন প্রান দিয়ে ভালোবাসে এবং তার জন্য সবকিছু করতে পারে। রাগের কারনে এদের সম্পর্কের মধ্যে ছোট ছোট বিবাদ সৃষ্টি হতে পারে। পরে নিজেরা তা ঠিক করে নেয়। দাম্পত্য জীবন সুখকর হয়

বিবাহ
শনিবারে জন্মগ্রহণকারীরা এতটাই পারফেকশনিস্ট যে তারা ঘরোয়া জিনিসেও একটা প্রফেশনাল অ্যাপ্রোচের আশা করে থাকে। যদিও, পরিবারঅন্ত প্রাণ এরা। তথাপি এরা পরিবারের মধ্যে সুখ ও সমৃদ্ধি দেখার জন্য অতিরিক্ত পরিশ্রম করতেও দ্বিধা করে না। এতে পরিবারের মানুষের সঙ্গে আত্মিকতার বন্ধন আরও তীব্র হয় বলে এদের ধারনা। এরা খুব একটা ঘ্যানঘ্যান- করা টাইপের মানুষ হয় না। কারোর সম্পর্কে সহজে কোনও অভিযোগও করে না। এমনকী এরা জীবন সঙ্গী বা সঙ্গিনীকে কখনই সন্দেহ করে না। উল্টে তাদের সঙ্গী বা সঙ্গিনীকে কতটা ব্যক্তি-পরিসর দিলে ভালো হয় সে বিষয়টাও ভাবে।

কেরিয়ার
শনিবারে জন্মগ্রহণকারীরা অঙ্ক কষে খুব সুন্দর করে জীবনে এগোনোর ক্ষমতা রাখে। যে কোনও জিনিস করার আগে তাতে এত সুন্দর একটা নকসা তৈরি করে যে সাফল্য পাওয়াটা খুব সহজ হয়ে যায়। যার ফলে দেখা যায় শনিবারে জন্মনেওয়াদের মধ্যে ব্যাবসায়িক বোধ-বুদ্ধি প্রবলভাবে থাকে। এরা চারিত্রিকগতভাবে প্রচণ্ড পারফেকশনিস্ট বা নিখুত হওয়ার চেষ্টা করে।

শুভ দিন :এদের শুভ দিন হল শনিবার ও মঙ্গলবার। শুভ রং :শুভ রং হল কালো ও লাল। শুভ সংখ্যা : ৩, ৬, ৯।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200321074443

Saturday, March 21st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

রবিবার জন্ম হলে ভাগ্য কেমন হবে?

সুপ্রভাত
রবিবার জন্ম হলে ভাগ্য কেমন হয়

বিজ্ঞানের অধিক প্রসারনের ফলে আমরা আধুনিকতার স্পর্শ অনুভব করে থাকি। কিন্তু যতই আধুনিক হইনা কেন তবুও কি আমরা শাস্ত্র, ধর্ম,
আজকে জানবো রবিবার জন্মানো জাতক জাতিকার ব্যক্তিত্ব কেমন, তারা কেমন ধরনের বা তাদের ভাগ্য কেমন। আসুন জেনে নিই..

ব্যক্তিত্ব – রবিবার ভগবান সূর্য দেবতার পূজা করা হয়। এই দিন জন্মানো জাতক জাতিকারা সামান্য তেজস্বী,ভাগ্যশালী, দীর্ঘ আয়ুর অধিকার বা অধিকারীনী হন। এনারা খুব বুদ্ধিমান হন এবং কম কথা বলা পছন্দ করেন। সুবক্তা হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন। এনারা খুব দৃঢ় চেতা এবং আত্মবিশ্বাসী স্বভাবের মানুষ হন। এই দিন জন্মানো ব্যক্তিগন ভগবান বিশ্বাসী। পরিবারের সঙ্গে সু-সম্পর্ক বজায় থাকে। এনারা রূপে ও গুনে খুব সুন্দর। আর এরা হল খুব সংবেদনশীল মানুষ তাই কোন ব্যাপার খারাপ লাগলে দীর্ঘ দিন ধরে ভাবতে থাকেন। সব কাজে তাড়াহুড়ো করে এর ফলে অনেক সময় বিপদে পড়তে হয়। এই দিন জন্মানো জাতক জাতিকাদের কোনো দিন অর্থের অভাব হয় না। এরা খুব তাড়াতাড়ি রেগে যান এবং খুব তাড়াতাড়ি শান্ত হয়ে যান। কারোর অধীনতা এরা পছন্দ করেন না। ব্যক্তি স্বাধীনতা প্রবল।

স্বাস্থ্য – রবিবার জন্মানো জাতক জাতিকাদের রোগ ভোগ কম হলেও এরা সাধারণত হৃদপিন্ডের রোগ, উচ্চ রক্তচাপ, চোখের সমস্যায় ভোগেন। তাই একটু সাবধানতা অবলম্বন করা উচিৎ। ক্যরিয়ার – রবিবার জন্মানো ব্যক্তিরা খুব পরিশ্রমী হন। ইনারা তাঁর পরিশ্রমের ফল সরূপ উচ্চ পদের অধিকারী হন। বিজ্ঞান, টেকনিক্যাল, IT ফিল্ড, অভিনয় ক্ষেত্রে, ইঞ্জিনিয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্রে কাজ করে থাকেন। এই দিন জন্মানো ব্যক্তিগন হলেন ফিল্ম স্টার অমিতাভ বচ্চন ও আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, ক্রিকেটের ভগবান শচীন তেন্ডুলকর। এনারা যে নিজের নিজের ফিল্ডে খুব সুনাম অর্জন করেছেন, তা বলাই বাহুল‍্য

প্রেম – রবিবার জন্মানো জাতক জাতিকাদের দাম্পত্য জীবন সুখকর হয়। এদের অনেক বন্ধু থাকলেও বন্ধুত্ব বেশিদিন টিকে না। এরা মনের মত জীবন সঙ্গী ও সঙ্গীনী পান। এদের বাইরে থেকে কঠোর মনে হলেও অল্পতে ভেঙে পড়েন। প্রেমের সম্পর্কে খুব ঘনিষ্ঠ হন। শুভ রঙ : এই দিন জন্মান ব্যক্তিগণের প্রিয় রঙ লাল। শুভ দিন : শুভ দিন হল রবিবার, সোমবার, শুক্রবার। ভাগ্যবান সংখ্যা – এই দিন জন্মানো জাতক জাতিকাদের ভাগ্যবান

ভাগ্য

রবিবারে জন্মানো ব্যক্তিরা সাধারণত ধনী হন। অর্থের খুব একটা অভাব এঁদের হয় না বললেই চলে। এঁরা নিজের রুচিমতো কাজ করতে পছন্দ করেন এবং নিজের রোজগারের পয়সায় উন্নতি করাতে এঁরা বেশি বিশ্বাসী।

নিজের কাজ নিজে করা ও দ্রুত কাজ করার প্রবণতা বেশি থাকে। তবে খুব দ্রুত কাজ করতে গিয়ে মাঝেমধ্যে কাজ পণ্ড করে ফেলেন।

কারও অধীনস্থ হয়ে কাজ করা এঁদের মতের বিরোধী। যত ভাল কাজই হোক না কেন, কারও অধীনে কাজ করতে এঁরা একদম চায় না। এঁরা খুব ভাগ্যশালী হয়।
শুভ সংখ্যা ১,৫
শুভ বর্ণ লাল, সবুজ, কালো

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200321001701

Thursday, March 19th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

শুক্রবার জন্ম হলে কেমন?

শুক্রবার জন্ম হলে কেমন?

সুপ্রভাত
শুক্তবার জন্ম হলে কেমন?(পূনঃপ্রচার)

মানুষ জীবনে যতোই বৃহৎ হোক বা ধনী হোকনা কেনো গ্রহ দের ওপরে সে সর্বদাই নির্ভরশীল। গ্রহদের অবস্থান অনুসারে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে যে জাতিকের চরিত্র কেমন হয়। তাই আজকে আমরা জানবো শুক্রবার জন্মানো জাতকের ব্যক্তিত্ব, জীবন- যাপন ইত্যাদি বিষয়ে।

শুক্রবারে জন্মানো ব্যাক্তিদের জীবন ওই দিনের গ্রহের অবস্থানের ওপর নির্ভরশীল। এটা মানা হয় যে শুক্রবারে জন্মানো ব্যাক্তি ওপর দেবী ভূবনেশ্বরী ও শুক্র গ্রহ বিশেষ প্রভাব শালী হয়। এই দিনের স্বামী হলেন শুক্র ও দেবী হলেন মা ভূবনেশ্বরী তাই এদের ওপর এক ভৌমিক সুখ স্বাচ্ছন্দ লক্ষ করা যায়। এই দিনে জন্মানো ব্যাক্তি বুদ্ধিমান, মিষ্টি স্বভাবী, সহনশীল ও ভাবুক প্রকৃতির হয়ে থাকে। এরা যে কোনও পরিস্থিতি কে খুব সহজে মোকাবিলা করতে পারে ও সর্বদা পরোপকারি হয়ে থাকে। এদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য খুব রোমান্টিক ও চতুরধর্মী হয়ে থাকে। এরা সঙ্গীতের প্রতি বিশেষ অনুরাগী হয়ে থাকে।

এই দিনে জন্মানো ব্যক্তি খুব ফর্সা ও আকর্ষণীয় মুখশ্রী হয়ে থাকে। এরা নিজেদের খুব সাজ শয্যায় আবৃত করে রাখে ও সাজ গোজের প্রতি বিশেষ আকৃষ্ট হয় এবং এটা খুব পছন্দ করে। এই দিনে জন্মানো ব্যাক্তি নিজেদেরকে খুব গুছিয়ে রাখতে ভালো পরে। কোথাও বেরোনোর আগে পরিপাটি করে নিজেদের গোছয় ও বাড়ির চারপাশ ও গুছিয়ে রাখার এক প্রবল প্রবনতা এদের মধ্যে বর্তমান। এই পরিপাটিতার জন্য অধিক ব্যয় ধর্মী হয়ে থাকে। এরা খুব মিষ্টি কথায় মানুষের মন জয় করে ও তাদের গোপন কথা জানে কিন্তু নিজের মনের কথা কাউকে বুঝতে দেয় না। এরা খুব চতুর প্রকৃতির ও চালাকশীল মানুষ হয়ে থাকে।

এই দিনে জন্মানো ব্যাক্তি একাকীত্ব একদম পছন্দ করে না, এরা খুব বন্ধু পিয়াসী হয়ে থাকে। তাই এদের বন্ধু সংখ্যা ও অধিক থেকে অধিকতর হয়ে থাকে। এই দিনে জন্মানো ব্যাক্তি শারীরিক দিকে একটু দুর্বল হয়ে পড়ে। এদের মধ্যে সুগার, জন্ডিস, চোখের সমস্যা, গলার সমস্যা, ও জ্বর এই সব রোগের সমস্যা হয়ে থাকে। এই দিনে জন্মানো ব্যাক্তি খুব নিজের প্রশংসা আকাঙ্ক্ষী হয়ে থাকে। তাই কোনো কাজ খুব মনোযোগের সহিত সম্পন্ন করে। এরা অনেক ক্ষেত্রে সাফল্য লাভ করে ও সকলের খুব প্রিয় পাত্র ও হয়। এদের পরিচ্ছন্ন মানসিকতা নিজের কাজের ক্ষেত্রে ও ব্যবহার করে থাকে।

এরা ফ্যশান্যেবল কাজের প্রতি বেশি আগ্রহী হয়ে থাকে এছাড়াও বিভিন্ন সফটওয়্যার কাজেও সাফল্য লাভ করে থাকে। শুক্রবারে জন্মানো জাতক অধিক চঞ্চলতার কারণে এরা অধিক প্রেম পিয়াসী হয়। এরা নিজেদের কিছু অভ্যাস বসত কারণে সম্প্রতি সম্পর্কে বিপত্তি ঘটে থাকে আবার তা শীঘ্রই সমাধান ও করে ফেলে। এরা নিজের জীবন সঙ্গীনির প্রতি খুব সৎ ও নিষ্ঠাবান হয়ে থাকে। এদের শুভ দিন শুক্রবার ও বুধবার। শুভ সংখ্যা ৬ ও শুভ রং সাদা, গোলাপী, কমলা।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200319070349

Tuesday, March 17th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

বৃহস্পতিবার এ জন্ম জাতক জাতিকা কেমন হবে

সুপ্রভাত

বিজ্ঞানের অধিক প্রসারনের ফলে আমরা আধুনিকতার স্পর্শ অনুভব করে থাকি। কিন্তু যতই আধুনিক হই না কেন তবুও কি আমরা শাস্ত্র, ধর্ম, গ্রহ এদের কে অমান্য ও অবিশ্বাস করতে পেরেছি? নিজের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যকে যতই আধুনিক যুক্তিতে দাঁড়করাই না কেনো কোথাও না কোথাও কুণ্ডলি বিচার করে থাকি। তাই আধুনিক হলেও পুরাণ কে অবিশ্বাস করতে পারি না। মানব জীবনের প্রথম ও প্রধান বৈশিষ্ট্য হল চরিত্র। আর এই চরিত্র র্নিভরশীল তার জন্মানোর গ্রহের ওপর। মানুষ জাতি যতই আধুনিকতার স্পর্শ পাক না কেনো এখনও পর্যন্ত মানুষ গ্রহ নক্ষত্র এর ওপর বিশ্বাসী। তাই পুরাণ কথা মতে ও পূর্ব পুরুষ এর উক্তি কে মানত্যা দিয়ে, বিচার করে থাকি যে মানুষের ভাগ্য নির্ভর করে গ্রহের ওপর। গ্রহ দের অবস্থান অনুসারে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে যে জাতিকের চরিত্র কেমন হয়। আজকে জানবো বৃহস্পতিবার জন্মানো জাতক জাতিকার ব্যক্তিত্ব ও বৈশিষ্ট্য।

জ্যোতিষ শাস্ত্রের মতে যে সমস্ত ব্যক্তির জন্ম বৃহস্পতিবারে তারা শাস্ত্রজ্ঞ আচার, সত্যনিষ্ঠ, ধার্মিক, পরোপকারী, সুবিচারক ও ধীরস্থির প্রকৃতির হয়। এরা একদিকে যেমন কর্মঠ হয়, অন্যদিকে রাগী ও স্বেচ্ছা-চারি হয়। এদের সাহিত্য, সাংবাদিকতা, চিকিৎসা, অধ্যপনা প্রভৃতি বিষয়ে যোগ্যতা থাকবে।

ব্যক্তিত্ব – সাপ্তাহিক পঞ্চম দিন হলো বৃহস্পতি। এই দিনের স্বামী গ্রহ দেবগুরু বৃহস্পতিকে মানা হয়ে থাকে। এই দিন জন্মানো ব্যাক্তি কে বিচক্ষন ও সাহসী বলে মনে করা হয়ে থাকে। যে কোনও কাজে এরা পিছিয়ে থাকে না। অত্যন্ত সাহসিকতার সঙ্গে কাজ করে থাকে এরা। এই দিনে জন্মানো ব্যাক্তি খুব তাড়াতাড়ি অন্য ব্যাক্তি দ্বারা প্রভাবিত হয় ও ব্যবহাররীক চরিত্র খুব ভালো হয়ে থাকে। এই দিনে জন্মানো ব্যাক্তি রা সর্বদা জাতকের সঙ্গ দিয়ে থাকে। এই দিনে জন্মানো ব্যাক্তিরা লম্বা, ফর্সা, ও সুন্দর হয়ে থাকে। এই দিন জন্মানো জাতকের 7, 12, 13, 16 ও 30 বছর বয়সে কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় কিন্তু খুব তাড়াতাড়ি এরা সেটাকে অতিক্রম করে বেরিয়ে আসে, এরা জীবনকে খুব উৎসাহের সাথে উপভোগ করে থাকে। এই ব্যাক্তি রা ভবিষ্যতের কথা খুব কম ভাবে কিন্তু বর্তমান কে নিয়ে এরা খুব বেশি আগ্রহী হয়ে থাকে।

বৃহস্পতিবার জন্মানো নারীরা একটু ঈশ্বরের প্রতি বিশ্বাসী ও আস্থাশীল হয়ে থাকে। এরা পুজো-অর্চনার প্রতি বিশেষ মনোযোগী হয়ে থাকে। এরা হয় খুব আধুনিক চিন্তাশীল না হলেও খুব পুরাণধার্মী হয়ে থাকে না। এরা খুব পরোপকারী হয়ে থাকে। সবাইকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। এরা সবার প্রতি খুব দয়াশীল হয়ে থাকে। এই বারে জন্মানো জাতক ধনী, ও সমৃদ্ধিময় হয় কিন্তু কিছু সময় এরা একটু লালসাধর্মী হয়ে পড়ে। সময়ে এরা খুব বুদ্ধিশীল হয়ে থাকে।
স্বাস্থ্য – বৃহস্পতিবার জন্মানো ব্যাক্তি লিভার এর রোগে আক্রান্ত হন। এদের হৃদরোগ ও আকস্মিক স্থুলতার লক্ষণ দেখা যায়। তাই এই ব্যাক্তির শরীরের প্রতি যত্নশীল হওয়া, যোগা করা উচিত।

ক্যারিয়ার – বৃহস্পতিবার জন্মানো জাতক অধিক চিন্তা শীল ও খুব বুদ্ধিমান হয়ে থাকে। এরা সাধারণত ধার্মিক, দার্শনিক, পত্রিকার, রাজনীতিবিদ ও লেখক প্রভৃতি তে সফলতা লাভ করে থাকে। এরা যাকে জীবনসঙ্গীনী হিসাবে নির্বাচন করে থাকেন সর্বদা তার সাথ দিয়ে থাকেন। এদের বৈবাহিক বন্ধন খুব সুখের হয়ে থাকে। খুব সভ্য ও সালীন জীবনযাপন করে থাকে। নারীরা খুব নম্র প্রাকৃতির হয়।এদের শুভ রং হলুদ হয়। শুভ সংখ্যা 4 ও শুভ দিন বৃহস্পতিবার ও মঙ্গলবার হয়। এই গ্রহে জন্মানো ব্যাক্তি বিশেষ গুনধর্মী চরিত্রের হয়।

এদের স্বভাব কেমন হয়? কথাতেই বলে বৃহস্পতির দশা মানেই অর্থ, সম্পত্তি। বৃহস্পতিবারে যাঁরা জন্মগ্রহণ করেন, তাঁদের জীবনে সম্পত্তি ও অর্থের প্রাচুর্য থাকা অসম্ভব নয়! এঁরা জীবনে যেকোনও কিছুই বড়সড় আকারে করতে ভালোবাসেন। এঁরা খুবই ইতিবাচক ভাবনা নিয়ে এগোতে ভালোবাসেন। এঁরা জন্ম থেকেই কিছু শেখাতে পড়াতে ভালোবাসেন। নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা এঁদের মধ্যে অনেক বেশি।

কর্মজীবন
যাঁরা বৃহস্পতিবার জন্মান তাঁদের মধ্যে সকলকে তুষ্ট করে চলবার ব্যাপক ক্ষমতা থাকে। ফলে যেকোনও বিষয়ে নেতৃত্ব দিতে এঁরা অনেক বেশি পটু হয়ে ওঠেন। ফলে যেকোনও উচ্চ পর্যায়ের দায়িত্বপূর্ণ কাজের ক্ষেত্রে এঁরা বেশি উপযুক্ত।এরা দেশনেতা,উচ্চপদস্থ অফিসার, সাহিত্যিক, চিত্রপরিচালক ,সেবা মুলক কাজ,ও ন‍্যায়াধীশ।

প্রেম
এরা খুবই স্পষ্টবাদী হয়ে থাকেন। এদের ভেতরে যা রয়েছে তাই তারা বাইরে প্রকাশ করেন। ফলে প্রেমের ক্ষেত্রে কোনও লুকোচুরি করেন না এরা। এরা সঙ্গীকে খুশি রাখতে যাবতীয় স্বার্থ ত্যাগ করতেও প্রস্তুত হন। প্রেমে এদের অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ, সঙ্গী তাতে সায় না দিলেই হয়ে যায় মুশকিল!

বিয়ে
এদের দাম্পত্য জীবনের ভাগ্য খুবই স্বস্তিকর হয়। সঙ্গীকে এরা সুখে রাখতে সর্বোতভাবে চেষ্টা করেন। তবে বিয়ের পর আর্থিক দিকে নজর দেওয়া এদের বেশি প্রয়োজন।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200317221508

Monday, March 16th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

দোলপূর্ণিমা ও জোতিষ

সূপ্রভাত
দোল পূর্ণিমা ও জোতিষ

প্রতিবেদন টি পড়ে ভালো লাগলে শেয়ার ও কমেন্ট করবেন।

বৈষ্ণব বিশ্বাস অনুযায়ী, ফাল্গুনী পূর্ণিমা বা দোলপূর্ণিমার দিন বৃন্দাবনে শ্রীকৃষ্ণ আবির বা গুলাল নিয়ে রাধিকা ও অন্যান্য গোপীগণের সহিত রং খেলায় মেতেছিলেন। সেই ঘটনা থেকেই দোল খেলার উৎপত্তি হয়। দোলযাত্রার দিন সকালে তাই রাধা ও কৃষ্ণের বিগ্রহ আবির ও গুলালে স্নাত করে দোলায় চড়িয়ে কীর্তনগান সহকারে শোভাযাত্রায় বের করা হয়। এরপর ভক্তেরা আবির ও গুলাল নিয়ে পরস্পর রং খেলেন। দোল উৎসবের অনুষঙ্গে ফাল্গুনী পূর্ণিমাকে দোলপূর্ণিমা বলা হয়। আবার এই পূর্ণিমা তিথিতেই চৈতন্য মহাপ্রভুর জন্ম বলে একে গৌরপূর্ণিমা নামেও অভিহিত করা হয়।

দোলযাত্রা উৎসবের একটি ধর্মনিরপেক্ষ দিকও রয়েছে। এই দিন সকাল থেকেই নারীপুরুষ নির্বিশেষে আবির, গুলাল ও বিভিন্ন প্রকার রং নিয়ে খেলায় মত্ত হয়। শান্তিনিকেতনে বিশেষ নৃত্যগীতের মাধ্যমে বসন্তোৎসব পালনের রীতি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সময়কাল থেকেই চলে আসছে। দোলের পূর্বদিন খড়, কাঠ, বাঁশ ইত্যাদি জ্বালিয়ে এক বিশেষ বহ্ন্যুৎসবের আয়োজন করা হয়। এই বহ্ন্যুৎসব হোলিকা দহন বা মেড়াপোড়া নামে পরিচিত। উত্তর ভারতে হোলি উৎসবটি বাংলার দোলযাত্রার পরদিন পালিত হয়

দোল নিয়ে এই ৭ টা জিনিস জানলে আপনার দোল হবে রামধনু রঙের!

দোলের থেকে ভালো উত্‍সব, মজার উত্‍সব আরও থাকতে পারে তর্কের খাতিরে। যুক্তির বিচারে। কিন্তু দোলের থেকে রঙিন উত্‍সব আর একটাও নেই, এই কথাটা বলব না! তাই দোলের কিছু রঙিন দিক নিয়েই ছোট্ট লেখা যেখানে কোনও রঙের অভাব থাকবে না। কে বলে ইতিহাসের পাতা সাদা-কালো? মলিন? দেখুন না, দোলের ইতিহাস, তথ্যগুলোও কেমন রঙিন আর ঝলমলে হয়ে ধরা দেবে আপনার সামনে।

১) দোল কেন এলো? - মানুষের এই প্রশ্ন মনে থাকেই। এর উত্তরও পাওয়া যায় অনেক। পূরাণ মতে এর একটি উত্তর বেশ মজাদার। প্রেমের রঙে ভরা। কীরকম? শ্রীকৃষ্ণের গায়ের রং কালো, এ আর নতুন করে বলার কী আছে। কিন্তু শ্রীকৃষ্ণের কালো রঙ নিয়ে আমি-আপনি গর্ব করতে পারি। কিন্তু শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং বড় মন খারাপ নিয়ে থাকতেন। মাকে বলেওছেন সেই কথা। ইস, রঙের জন্যই যদি রাধা তাঁকে অপছন্দ করেন! তাই নাকি নিজেকে তিনি একদিন নানা রঙে রাঙিয়ে ছিলেন। আর সেই থেকেই এলো দোল উত্‍সব! এই তথ্য বা যুক্তি মানা কিংবা না মানা একান্তই আপনার ব্যক্তিগত বিষয়। কিন্তু যদি আপনি তর্কের খাতিরেও কয়েক মুহূর্তের জন্য এই তথ্যটি মেনে নেন, দেখবেন, দোলেও কেমন ভালোবাসার ছোঁয়া পাবেন!

২) শিশুদের স্বাধীনতা - দোল উত্‍সব প্রথমবার এ দেশের শিশুদের স্বাধীনতা দেয়। কীরকম? খুব সহজ। কারণ, এ দেশের (সম্ভাবত সব দেশেরই) সব বাবা-মাই চান, তাঁদের সন্তান অন্তত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুক। গায়ে-জামা-কাপড়ে দাগ লাগা চলবে না। কিন্তু দোলই হল সেই দিনটা, যে দিনটায় শিশুরা অন্তত পরিষ্কার নামক শব্দটা থেকে স্বাধীন থাকতে পারে! আর শুধু শিশুরাই কেন, আট থেকে আশি, দোলে সবাই মনের বাচ্চা। ১০০ শতাংশ রঙিন! তাই না?

৩) গরিব - বড়লোক সব সমান - দোল উত্‍সব সামাজিক পরিকাঠামোয় এক বড় ভালো উত্‍সব। অন্তত এই দিনটায় বড়লোকের পোশাক আর গরিবের পোশাকের অত ফারাক পাওয়া যায় না। সবই যে রঙে চোবা! এই দিনটায় অন্তত গরিব বুক ফুলিয়ে বলতে পারে, বড়লোকেরও গায়ে রঙ, আবার তাঁর গায়ে নানা রঙ। গরিবের বড়লোককেও 'রংবাজি' দেখানোর সেরা এবং একমাত্র দিন কী দোল উত্‍সবই নয়?

৪) মজার দোল উত্‍সব পালন - দোল তো বসন্তোত্‍সব। বসন্ত প্রেমের কাল। তাই রঙের সঙ্গে প্রেমও জড়িয়ে থাকে অনেকটা। আর প্রেম আবার একরকম হয় নাকি! প্রেম হয়তো হাজারো কিংবা লাখো। কিন্তু প্রেমের রঙ একটাই। তা হলো, রঙিন। বৃন্দাবনে কীভাবে রঙ খেলা হয়, সে সব তো আপনি জানেনইনি। এর বাইরেও দোল নিয়ে রয়েছে বেশ মজার মজার গল্প। মানে দোল উত্‍সবটা নানারকমভাবে আয়োজন করা হয়। রঙটাই শুধু কমন। আছে অনেক রীতি-নীতিও। যেমন উত্তরপ্রেদেশেরই বরসানা এলাকায় খুব অদ্ভূতভাবে দোল খেলা হয়।

৫) মথুরার দোল - দোলের কথা বললে মথুরার দোলের কথা তো অবশ্যই বলে নিতে হবে। শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থান বলে কথা! মথুরাতে কিন্তু দোল উত্‍সব মোটেও একদিনের নয়। বরং, এখানে দোল হয় ১৬ দিন ধরে। আর একেবারে দোলের দিন সকালে কৃষ্ণপুজো করে নিয়ে তারপর সবাই সবাইকে রঙে আর আবিরে রাঙিয়ে দেন। এভাবেই চলে মথুরার দোল উত্‍সব। বৃন্দাবনের বিধবারাও যে দোল খেলেন। স্বামী মারা যাওয়ার পর যে দেশে মহিলাদের মনে আর শরীরে রঙ থাকে না, এই একটা উত্‍সবের জন্য অন্তত দেশের খানিকটা অঞ্চলের বিধবারা অন্তত একটা দিনের জন্য মৃতপ্রায় জীবনটাতে রঙের ছোঁয়া পান।

৬) রাজস্থানের দোলের কথা না বললে চলে কীভাবে! - রাজস্থান সবসময়ই দেশের আর দশটা রাজ্যের থেকে বেশি রঙিন। রাজাদের আদি বাসস্থান বলে কথা। তাই সেখানে হলুদ পটভূমিতে দোল আরও বেশি রঙিন। উজ্জ্বল মহলগুলো আরও বেশি রঙিন হয়ে ওঠে। একটা উত্‍সবের গায়ে ঐতিহ্য, ইতিহাস আর ধন লাগলে, তা তো আরও বেশি রঙিন হবেই। এ ছাড়াও আর একটা মজার কথা না বললে চলছে না। রাজস্থানের শিক্ষার মান কোনওদিনই দেশের সেরা ছিল না। কিন্তু সম্ভ্রান্ত মানুষরা এখানে বাস করেন। এবং দোল হয় খুব সুন্দর।

৭) দোল মোটেই আর শুধুমাত্র ভারতের কোনও উত্‍সব নয় - আর একটা কথা আজকের এই বিশ্বায়নের যুগে বলে নেওয়া ভালো। বরং, দোল আজ খেলা হয় আমেরিকা থেকে ইংল্যান্ড, কানাডা থেকে ফ্রান্স সর্বত্র। জার্মানিতে তো খুব বড় করে দোল খেলা হয়। বিষয়টা তো আর শুধুই হিন্দু ধর্মের মধ্যেই আবদ্ধ নেই। মানুষের ধর্ম যাই হোক, জীবনের স্বাভাবিক নিয়মেই কি রঙের প্রতি মানুষের ভালোলাগা বা পছন্দ থাকতে নেই? তারপর সেই রঙ যদি নিজে মাখা যায় আবার অন্যেক মাখানোও যায়, তাহলে তো মজা বাড়েই। দোলের জনপ্রিয়তা তাই দিন-দিন বেড়েই চলেছে।এটা একটা সম্পৃতী ও সংহতির দিক বহন করে।

জোতিষ শ্রাস্ত্রে দোলের গূরুত্ব অপরিহার্য,কারণ দোলের ব‍্যাবহার করা রোং গুলি এক একটি গ্ৰহের রঙ তাই ঐ দিন রঙ বা আবির রাধা গোবিন্দ চরনে কিংবা লক্ষী নারায়নের পায়ে ঠেকিয়ে কপালে ও গালে স্পর্শ করলে সমস্ত গ্ৰহ পীড়া থেকে মানুষ মুক্ত হয়।ঐ সময় ক্লীং কৃষ্ণায় গোবিন্দায় নমঃ বলবেন১০ বার ।দেখুন সংসারে অশান্তি দূর হয়ে শান্তি বিরাজ কববে।
উপসংহার:
হ্যাঁ, তবে এ কথাও ঠিক যে, দোল আজ তার চরিত্র বদলে ফেলেছে অনেকটাই। আজ আর দোল শুধুই বসন্তোত্‍সব নয়। আজ আর দোলের দিনে বাসন্তী শাড়ি পরাটাই কোনও মেয়ের প্যাশন নয়। বরং, ফেসবুকে কটা লাইক পড়লো তাঁর ছবিতে, এটাই বিচার্য বিষয়। বাসন্তী শাড়ি আর পটভূমিতে লাল পলাশের সেই দিন নাই বা থাকল, দোলের রঙ কিন্তু আবছা হয়নি এতটুকু। বরং, বাস্তবের সমাজে থেকেও দোল এখন 'সমাজ মাধ্যমেও' সমান প্রাসঙ্গিক এবং জনপ্রিয়। এ পৃথিবীতে যতদিন জীবন থাকবে, তার রঙও থাকবে, দোল যেন এই বার্তাটাই দিয়ে যায়। দোল নিয়ে বলার অনেক। লেখার আরও রয়েছে বিষয়। কিন্তু এত কথা বললে আর রঙ খেলবেন কখন! তাই আপনার সারা জীবন যেন রঙে রঙে ভরে ওঠে, এই কামনা নিয়ে শেষ করলাম। এ লেখা পড়ার জন্য জানালাম রঙিন শুভেচ্ছা রইল।দোলে অসভ্যতা থেকে বিরত থাকুন।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200316185517

Saturday, March 14th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

বৃহস্পতির গোচর ২০২০

বৃহস্পতির গোচর ২০২০

সুপ্রভাত
বৃহস্পতির গোচর ও রাশির উপর প্রভাব।

কেউ কপি করবেন না ভালো লাগলে শেয়ার করুন।

আজ, আমি বৃহস্পতি গোচর ২০২০ সম্পর্কে এবং এটি কীভাবে সমস্ত 12টি চন্দ্র রাশিকে ভাল এবং খারাপ উপায়ে প্রভাবিত করতে চলেছে সে সম্পর্কে আলোচনা করছি। বৈদিক জ্যোতিষ অনুসারে, বৃহস্পতি সমস্ত গ্রহের মধ্যে সবচেয়ে শুভ গ্রহ হিসাবে বিবেচিত হয় এবং তাই এটি "গুরু" হিসাবে অভিহিত হয়। লক্ষণগুলির বিষয়ে কথা বললে বৃহস্পতি ধনু এবং মীন রাশির অধীপতি হিসাবে বিবেচিত হয়। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে যদি বৃহস্পতি আপনার রাশিচক্রে ভালো অবস্থানে থাকে, তাহলে আপনি একজন শিক্ষক, ব্যাংক ম্যানেজার, আইনজীবী, সম্পাদক, বিচারক,ধর্মগুরু ইত্যাদি সম্মানিত ক্ষেত্র যুক্ত হতে পারেন

বৃহস্পতি ধনু রাশিতে গোচর করবে এবং ২০২০ সালের ২৯ শে মার্চ এটি মকর রাশিতে প্রবেশ করবে। তারপরে 30 জুন, 2020 এ, বক্রী হয়ে এটি ধনুতে ফিরে যাবে এবং 20 নভেম্বর, 2020-এ আবার মকর রাশিতে ফিরে আসবে। এর পরে, এটি বছরের বাকি অংশে একই রাশিতে থাকবে। আসুন এটি দ্ধাদশ রাশিতে কীভাবে বৃহস্পতিটি তার গোচর চলাকালীন সমস্ত 12 চন্দ্র রাশিকে প্রভাবিত করছে দেখা যাক।

মেষ

এই রাশি আপনার নবম এবং দ্বাদশ ঘরের শাসক।
2020 সালে, বৃহস্পতিটি নবম ঘরে থাকবে।
এর প্রভাবগুলির সাথে, আপনি আপনার স্বাস্থ্যের উন্নতি দেখতে পাবেন।
তদুপরি, আপনি শারীরিকভাবে শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি নিজেকে আরও কিছুটা মানসিকভাবে ফিট রাখবেন।
আপনি কি নতুন ব্যবসা শুরু করার কথা ভাবছেন? আপনি যেভাবে সাফল্য অর্জন করবেন এটি এগিয়ে যাওয়ার সঠিক সময়।
2020 সালে, আপনি বছরের শেষ নাগাদ প্রচুর সুবিধা পাবেন।
নিশ্চিত হয়ে নিন যে পছন্দসই ফলাফলগুলি মন্থর করার জন্য আপনি যথেষ্ট পরিশ্রম করছেন।
নতুন বাড়ি কেনার আপনার স্বপ্নটিও এই বছর সত্য হয়ে উঠবে।
আপনার বিবাহিত জীবনে বেশ উন্নতি হবে। আপনি আপনার সঙ্গীর সাথে মানসম্পন্ন সময় ভাগ করবেন।
আপনি যদি অবিবাহিত হন তবে আপনার জীবনে নতুন প্রেমের প্রবেশের সম্ভাবনা রয়েছে।
এই সময়ে, আপনি আধ্যাত্মিকতার দিকে আরও ঝোঁক পাবেন।
আপনি আপনার পরিবারের সাথে একটি নতুন পবিত্র স্থান পরিদর্শন করতে পারেন।
এটি আপনাকে ব্যক্তিগত জীবন এবং ব্যবসায় সম্পর্কিত সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সত্যই সক্ষম করে তুলবে।
এই বছর, আপনার আয়ের উত্সও বাড়বে। আপনাকে যা করতে হবে তা হ'ল আপনার যথাসাধ্য চেষ্টা করা এবং পর্যাপ্ত পরিশ্রম।

উপায়: প্রতিদিন নিজের মাথায় কেশরের তিলক লাগান আর কলা গাছের পূজা করুন।
বীজমন্ত্র: ঔঁ হূং শ্রীং মঙ্গলায় ১০৮ বার

বৃষ

বৃহস্পতিটি আপনার জন্য অষ্টম এবং একাদশ ঘরের কর্তা। এটি এই বছর অষ্টম ঘরে এর গোচর হবে।
আপনার সমস্ত অসম্পূর্ণ কাজ এই বছর শেষ হয়ে যাবে। তবে এর অর্থ এই নয় যে আপনার ভাগ্যের উপর সম্পূর্ণ নির্ভর করা উচিত।
আপনার প্রচেষ্টা আপনাকে সেরা ফলাফল দেবে।
আপনার পরিবারের সাথে বিদেশ ভ্রমণে যাওয়ার আনন্দটিও আপনি পেতে পারেন।
আপনি যদি দীর্ঘকাল ধরে কোনও বিষয় নিয়ে চিন্তা করে থাকেন তবে এই বছর এটি সত্য হয়ে উঠবে।
এই বছর আপনার স্বাস্থ্যের যত্নও আরও খানিকটা নেওয়া দরকার। পেট সম্পর্কিত যে কোনও সমস্যা থেকে দূরে থাকতে আপনার ডায়েটের যত্ন নিন।
ধর্মীয় কাজে আপনার আগ্রহও বাড়বে।
পবিত্র স্থানগুলি দর্শন করাও কার্ডগুলিতে রয়েছে।
আপনি এই বছর আপনার ব্যবসায় প্রচুর লাভ অর্জন করবেন। আপনার সিদ্ধান্ত গ্রহণের মান এবং কঠোর পরিশ্রমের কারণে এটি ঘটবে।
পর্যাপ্ত গবেষণা না করে নিজের উপার্জিত অর্থ বিনিয়োগ করবেন না।
এছাড়াও, পরিবারের সদস্যদের মধ্যে শান্তি বজায় রাখার জন্য প্রচেষ্টা চালান।
অযৌক্তিক বিষয়গুলি এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন যদি এটি যুক্তি হতে পারে।

উপায়: আপনার এই বছরে বিদারধীদের ষ্টেশনারী জিনিস বিতরণ করা দরকার আর বট গাছকে জল চড়ানো উচিত।
বীজমন্ত্র: ঔঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায় ১০৮ বার।

মিথুন রাশি

আপনার জন্য, বৃহস্পতি আপনার সপ্তম এবং দশম বাড়িগুলির মালিক। 2020 সালে, বৃহস্পতি আপনার সাইন থেকে সপ্তম ঘরে করা হবে।
এই বছর, আপনি নিজেকে বেশ স্বাস্থ্যকর এবং ফিট পাবেন।
যদি আপনার কোনও কাজ বা প্রকল্প আটকে থাকে তবে এটি এই বছরে সম্পন্ন হবে।
আপনার জন্য ভাল খবর আছে। আপনি যদি একজন ব্যবসায়ী ব্যক্তি হন তবে এই বছর আপনার প্রচুর লাভ হবে এমন সম্ভাবনা রয়েছে।
আয়ের উত্স বাড়ার সাথে সাথে আপনার আর্থিক অবস্থারও উন্নতি হবে।
আপনার বিবাহিত জীবনে আপনাকে 14ই মে 2020 অবধি সমস্যা পোয়াতে হতে পারে।
সমস্যাগুলির মাধ্যাকর্ষণ সহ ধৈর্য সহ একে অপরকে বোঝার চেষ্টা করা ঠিক হবে।
এই বছরের মধ্যে শিক্ষার্থীদেরও কিছুটা সতর্ক হওয়া দরকার। ভাল ফলাফল পেতে আপনার পড়াশোনায় মনোনিবেশ করুন।
বিদেশ ভ্রমণ এই সময় ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে যার কারণে আপনি আপনার প্রিয়জনের সাথে গুণমানের সময় ব্যয় করবেন।

উপায়: আপনার শিব সহস্রনাম শাস্ত্রের পাঠ নিয়মিত রূপে করা উচিত এবং বৃহস্পতিবারে ব্রত রাখা উচিত।
বীজমন্ত্র:ঔঁ স্ত্রীং শ্রীং বুধায় ১০৮ বার

কর্কট

বৃহস্পতি আপনার ষষ্ঠ এবং নবম বাড়ির উপরে রাজ করবে। এটি ২০২০ সালের মধ্যে আপনার ষষ্ঠ বাড়িতে গোচর করবে।
আপনি যদি দীর্ঘায়িত অসুস্থতা / রোগে ভুগছেন তবে আপনি তা থেকে মুক্তি পাবেন।
স্বাস্থ্যকর ও সুস্থ জীবনযাপন করার জন্য আপনার ডায়েটেও মনোযোগ দিতে হবে।
আপনি এই বছর পেট সম্পর্কিত সমস্যাতেও ভুগতে পারেন এবং তাই আপনার ডায়েট সম্পর্কে আপনার সতর্ক হওয়া দরকার।
আপনার রাশিফল অনুসারে আপনি এই বছর বিস্তৃত লাভ অর্জন করবেন।
আপনার পরিবারের সদস্যদের সাথে সমস্যা থাকতে পারে তাই শান্ত থাকুন এবং শীতল বজায় রাখুন।
আপনার মনের প্রশান্তি বেশি মূল্যবান হওয়ায় কোনও যুক্তিতে লিপ্ত হবেন না।
আপনার বিবাহিত জীবন বছরের মাঝামাঝি সময়ে সমস্যা হতে পারে। তবে আপনি ধৈর্য বজায় রেখে বিষয়গুলি পরিচালনা করতে সক্ষম হবেন।
অবিবাহিত লোকদের তাদের জীবনের সম্ভাব্য প্রেমিককে স্বাগত জানানো উচিত।

উপায়: প্রত্যেক বৃহস্পতিবারে নিয়মিত রূপে ব্রত রাখুন আর পঞ্চমুখী রুদ্রাক্ষ হলুদ রঙের ধাগাতে করে গলাতে ধারণ করুন।
বীজমন্ত্র:ঔঁ ঐং ক্লীং সোমায়।১০৮ বার

সিংহ

বৃহস্পতিটি আপনার 5ম এবং 8ম ঘরে স্বামী রূপে বিবেচিত হবে। ২০২০ সালের মধ্যে, আপনি আপনার কঠোর পরিশ্রমের সেরা ফলাফল এবং সুবিধা পাবেন কারণ বৃহস্পতি আপনার পঞ্চম ঘরে গোচর করবে।
আপনি যদি পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার জন্য বিদেশের দিকে যাত্রা করার কথা ভাবছেন, তবে এই স্বপ্নটি এই বছরে বাস্তব হবে।
বছরের মাঝামাঝি সময়ে চাকরি ছেড়ে না বা পরিবর্তন করবেন না কারণ এটির কারণে আপনি সমস্যার মধ্যে পড়তে পারেন।
ধৈর্য ধরুন এবং সমস্ত প্রয়োজনীয় বিষয় বিবেচনা করে আপনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন।
আপনার নিজেরও শান্তিতে রাখা দরকার যাতে আপনি কারও সাথে তর্ক করতে না পারেন।
বৃহস্পতি পরিবহনের সময়, আপনার বিবাহিত জীবন সুখ এবং আনন্দের সাথে সজ্জিত হবে।
আপনার পরিবারের সদস্যদের সাথে আপনার ভাল সময় কাটাবে।
আর্থিক লেনদেনের সাথে ডিল করার সময় আপনারও যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত যাতে আপনাকে পরে অনুশোচনা করতে না হয়।

উপায়: আপনি নিয়মিত রূপে ভগবান শিবের আরাধনা করুন আর উনাকে গম অর্পণ করুন এবং বৃহস্পতিবারে ব্রাম্ভনদের ভোজন করান।
বীজমন্ত্র : ঔঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায় ১০০ সকাল ৬.০৪ মিঃ

কন্যারাশি
বৃহস্পতি আপনার 4ম এবং 7ম ঘরের প্রভু, এটি এই বছর চতুর্থ ঘরে থাকবে।
ব্যবসায়ের দিক থেকেও এই সময়কাল বেশ উপকারী হতে চলেছে। পছন্দসই ফলাফল পেতে আরও প্রচেষ্টা এবং কঠোর পরিশ্রম করুন।
দীর্ঘদিন ধরে যারা বেকার হয়ে চলেছেন তারাও এই বছর পছন্দসই কাজ পাবেন।
কোনও সুযোগ হাত থেকে পিছলে পড়তে দেবেন না। শূন্যপদগুলির উপর গভীর নজর রাখুন।
নতুন বাড়ি কেনার আপনার স্বপ্নও সত্য হয়ে উঠবে।
কার্ড কেনাও কার্ডগুলিতে।
আপনি যাতে অনুশোচনা না করে যাতে সাবধানে ছড়িয়ে পড়েছে তা নিশ্চিত করুন।
আপনাকে যে কোনও ধরণের বিরোধ থেকে নিজেকে দূরে রাখতে হবে।
আপনার পছন্দ অন্যদের উপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন না।
আপনি কোনও পুরানো বন্ধুর সাথে দেখা করার সুযোগ পেতে পারেন এবং এটি আপনার পক্ষে বেশ বিশেষ।
বছরের শেষে, সদ্য বিবাহিত দম্পতিরা একটি সন্তান লাভ করার সুসংবাদ পেতে পারে।

উপায়: আপনাকে বৃহস্পতিবারের দিন গলাতে সোনার মালা ধারণ করা দরকার এবং বেসনের হালুয়া বানিয়ে ভগবান বিষ্ণুকে ভোগ দেওয়া উচিত এবং এরপরে প্রসাদ রূপে লোকেদের তা বিতরণ করে নিজে গ্রহণ করুন।
বীজমন্ত্র :ঔঁ স্ত্রীং শ্রীং বুধায় ১০৮ বার।

তুলা
বৃহস্পতি আপনার তৃতীয় এবং ষষ্ঠ ঘরের মালিক। এটি এই বছর তৃতীয় ঘরে এর গোচর হবে।
সবচেয়ে ভালো হতে চলেছে বৃহস্পতি ট্রানজিটের কারণে আপনার বিবাহিত জীবন আরও ভাল হবে।
আপনি আপনার সঙ্গীর সাথে দুর্দান্ত বোঝাপড়া ভাগ করে নেবেন।
খেলাধুলার সাথে সম্পর্কিত লোকেরাও অনেক সুখের সাথে মেতে উঠবে যেহেতু তাদের জন্য অনেকগুলি সুযোগ রয়েছে।
আপনার নিজের জীবন / ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে আপনাকে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হতে পারে এবং তাই আপনার ধৈর্য এবং বুদ্ধি ধরে রাখতে হবে।
বছরের মাঝামাঝি সময়ে আপনার আর্থিক পরিস্থিতি আরও ভাল এবং অবিশ্বাস্যরূপে উন্নত হবে।
আপনার আয়ের নতুন উত্স থাকবে এমন সম্ভাবনা বেশি।

উপায়: আপনার বৃহস্পতিবারে কোন মন্দিরে ছোলার ডাল দান করা উচিত আর পড়াশোনা করা বাচ্ছাদের পড়াশোনার সামগ্রী দান করা উচিত।

বীজমন্ত্র :ঔঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায় ১০৮ বার।

বৃশ্চিক
বৃহস্পতিটি গ্রহটি শাসন করে আপনার দ্বিতীয় ও পঞ্চম ঘরকে। 2020 সালে বর্তমান বছরে এটি আপনার দ্বিতীয় ঘরে গোচর করবে।
বৃহস্পতির গোচরের সময় আপনার অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হবে এবং আপনি আর্থিক লাভ অর্জন করবেন।
এই সময়ে, আপনার কথা বার্তা বলার ভঙ্গির ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখুন এবং প্রতিশ্রুতি করবেন না যে আপনি যে কোনও সময় তাড়াতাড়ি পূরণ করতে পারবেন না।
বছরের মাঝামাঝি সময়ে, এমনকি কোনও ব্যবসায় বা অন্যান্য ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করার চেষ্টা করবেন না, কারণ এগুলির লোকসানের সম্ভাবনা বেশি।
আপনার বিবাহিত জীবন আনন্দময় হবে এবং আপনি আপনার জীবন সঙ্গীর সাথে মানসম্পন্ন সময় কাটাতে সক্ষম হবেন।
বৃশ্চিক রাশিচক্রের সিংহের স্থানীয়দের জন্য, পারিবারিক জীবন প্রচুর উত্থান-পতনের পাশাপাশি ঝামেলা এবং স্ট্রেসে পূর্ণ হবে।

উপায়: আপনার খয়েরি রংয়ের গরুকে আটার লই বানিয়ে তাতে গুড় ভরে হলুদের তিলক লাগিয়ে খাওয়ানো উচিত এবং ঘরের বড়োদের সন্মান করা উচিত।
বীজমন্ত্র: ঔঁ হূং শ্রীং মঙ্গলায় ১০৮ বার।

ধনু
বৃহস্পতিটি আপনার প্রথম এবং চতুর্থ বাড়ির কর্তা এবং তিনি ২০২০ সালে প্রথম বাড়িতে প্রবেশ করবেন
এই পর্যায়ে আপনি ধর্মীয়, আধ্যাত্মিক এবং একাডেমিক কাজের প্রতি আরও ঝোঁক বোধ করবেন।
স্বাস্থ্য দৃষ্টিকোণ থেকে, এই সময়টি আপনার পক্ষে অত্যন্ত অনুকূল বলে মনে হচ্ছে।
মার্চ শেষে, বৃহস্পতি আপনার দ্বিতীয় বাড়িতে একটি ট্রানজিট তৈরি করবে এবং ফলস্বরূপ, আপনার আর্থিক অবস্থা স্থিতিশীল হয়ে উঠবে।
ধনু রাশির স্থানীয় লোকদের জন্য তাদের জন্য প্রেমের বিবাহের অনুকূল সম্ভাবনা রয়েছে।
যদি আপনি নিজের চাকরি পরিবর্তন করার কথা ভাবছেন তবে সাবধানতার সাথে চিন্তা করুন এবং এগিয়ে যাওয়ার আগে সমস্ত স্টপ পরীক্ষা করে দেখুন।
আর্থিক লেনদেন পরিচালনার জন্য এই সময়টি অনুকূল বলে মনে হচ্ছে।

উপায়: অনুকূল পরিনাম প্রাপ্ত করার জন্যে বিশেষ রূপে পুখরাজ রত্ন ধারণ করা উচিত। আপনি এই রত্নটি সোনার আংটিতে বৃহস্পতিবারের দিন দুপুর 12 থেকে 1 টার মধ্যে তর্জনী আঙুলে ধারণ করা উচিত।
বীজমন্ত্র: ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ১০৮ বার

মকর
বৃহস্পতি, গুরু হিসাবেও প্রশংসিত, আপনার তৃতীয় এবং দ্বাদশ ঘরে প্রভাবশালী এবং 2020 সালে আপনার দ্বাদশ ঘরে গোচর করবে।
এই সময়ে আপনি বিদেশ সফরে যেতে পারেন।
আপনি ধর্মীয় কর্মকাণ্ডে আগ্রহী বোধ করবেন এবং ফলস্বরূপ, কোনও তীর্থযাত্রায় যেতে পারেন।
মকর রাশির জাতকরা সম্ভবত তাদের জীবনে কোনও নতুন ব্যক্তির আগমনের মুখোমুখি হতে পারে।
শিক্ষা এবং শিক্ষাবিদদের ক্ষেত্রে আপনি মার্চের শেষের দিকে সাফল্য অর্জন করবেন এবং সমাজে আপনার খ্যাতি বৃদ্ধি পাবে।
বৃহস্পতি পরিবহনের সময়, ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে বিনিয়োগ এড়ানো উচিত।
এছাড়াও, আর্থিক লেনদেন করার সময় সতর্ক থাকুন।

উপায়: আপনাকে দেব গুরু বৃহস্পতির কৃপা প্রাপ্ত করার জন্যে বট গাছের শিকড় ধারণ করা উচিত। আপনি এই শিকড়টি নীল রঙের কাপড় অথবা ধাগাতে সিলাই করে বাহু অথবা গলাতে ধারণ করতে পারেন।

বীজমন্ত্র:ঔঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়ঃ ১০৮ বার।

কুম্ভ
এই রাশির জাতকদের জন্য বৃহস্পতি তাদের দ্বিতীয় এবং একাদশ ঘরটির উপরে রাজ করে। 2020 সালে, এটি একাদশ বাড়িতে গোচর করবে।
এই সময়ে, বিশাল আর্থিক লাভের সম্ভাবনা রয়েছে।
আপনি নতুন বন্ধুদের সাথে উপভোগ্য সময় কাটানোর ভাল সম্ভাবনা পাবেন।
আপনি এগিয়ে যেতে পারেন এবং এই সময় সম্পত্তি এবং জমি বিনিয়োগ করতে পারেন।
যানবাহন চালনার সময় মনোযোগী হোন, কারণ দুর্ঘটনার সম্ভাবনা রয়েছে।
আপনার কর্মক্ষেত্রে যে কোনও ধরণের পরিবর্তন আপনার কর্মক্ষমতা বাধাগ্রস্থ করতে পারে এবং এটি অনুকূল হবে না।

উপায়: আপনাকে প্রতি বৃহস্পতিবারে বট গাছকে স্পর্শ না করে জল দেওয়া উচিত এবং সম্ভব হলে হলুদ চাল বানিয়ে মা সরস্বস্তিকে ভোগ লাগান।

বীজমন্ত্র:ঔঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়ঃ ১০৮ বার

মীন রাশি
প্রথম এবং দশম বাড়ি বৃহস্পতি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। 2020 এ এটি আপনার দশম বাড়িতে গোচর করবে।
এই ধাপের সময়, আপনি আপনার কাজের সম্মুখের দিকে স ক্রেসকরতে পারবেন এবং একটি প্রভাব চিহ্নিত করতে এবং খ্যাতি অর্জন করতে সক্ষম হবেন।
যদি আপনি কোনও নতুন ব্যবসায় বিনিয়োগের কথা ভাবছেন তবে এই সময়টি অত্যন্ত লাভজনক বলে মনে হচ্ছে।
বৃহস্পতি গোচরের সময়, আপনার আর্থিক অবস্থার বিশেষত উন্নতি হবে এবং আপনি দ্রুত হারে মুনাফা অর্জন করতে সক্ষম হবেন।
যদি আপনি উভয়ের মধ্যে প্রেম ও শ্রদ্ধা বাড়তে চান তবে কোনও তৃতীয় ব্যক্তিকে আপনার বিবাহিত জীবনে হস্তক্ষেপ করবেন না।
কোনও উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতিতে আপনার শীতল বজায় রাখুন এবং ধৈর্য্য ধরে থাকুন।

উপায়: আপনাকে বৃহস্পতিবারে থেকে শুরু করে প্রতিদিন বৃহস্পতিবারে মাঝে মন্ত্র ওঁ গ্রহং গ্রিন গরং সঃ গুরবে নমঃ এর জপ করা উচিত আর অধিকাংশ রূপে হলুদ আর ক্রিম রঙের কাপড় পরা উচিত।

বীজমন্ত্র: ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ১০৮ বার

আশা করি উপরোক্ত উল্লিখিত তথ্যগুলি আপনাদের পক্ষে যথেষ্ট সহায়ক হবে।ভালো লাগলে লাইক ও শেয়ার করুন।

আমার সাইট পরিদর্শন করার জন্য আপনাদের অনুরোধ জানাই www.apnc.co.in

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200314221912

Saturday, March 14th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

ব্রাহ্মণ -জ্ঞান জোতিষ

ব্রাহ্মণ -জ্ঞান জোতিষ

সুপ্রভাত
আজকের প্রতিবেদন ব্রাহ্মণ ও জ্ঞান

ব্রাহ্মণ হল হিন্দু বর্ণচতুষ্টয়ের প্রথম এবং উচ্চতম বর্ণ।হিন্দুধর্মানুসারে এই বর্ণজাত ব্যক্তিগণই সমাজে শিক্ষক, আধ্যাত্মিক গুরু, শাস্ত্রজ্ঞ পণ্ডিত এবং বিধানকর্তার ভূমিকা পালন করার অধিকারপ্রাপ্ত।বিপ্র বা ব্রাহ্মন একটি উপাধি যা কর্ম এবং গুণের মাধ্যমে মানুষ অর্জন করে। জন্মানুসারে এই উপাধি আসেনা তাকে অর্জন করতে হয়।

শাস্ত্রানুসারে ব্রাহ্মণকুলজাত ব্যক্তিগণ বিপ্র (অর্থাৎ জ্ঞানী)এবং দ্বিজ (অর্থাৎ দু'বার জাত)হিসেবেও অভিহিত হয়ে থাকেন।

ব্রাহ্মণ বর্ণ বৈদিক জাতির আদর্শ। তাঁরা চিরকাল সমাজে শান্তি
শৃঙ্খলা স্থাপন করে, হিন্দু জাতিকে আধ্যত্মিক উদ্ কর্ষের উচ্চ সীমায়
পৌচ্ছে দিচ্ছে। বেদের প্রথম মন্ত্রে পুরোহিত শব্দের উল্লেখ
করে,পুরোহিতদের শ্রেষ্ঠত্বের ইংগিত দিয়েছেন আর্য্যদের পরম
শাস্ত্র বেদ।নব্য বৈষ্ণবগগণের গুরুমহারাজ শ্রীল ভক্তিবিনোদ ঠাকুর"জৈবধর্ম "থেকে খানিকটা অংশ পুনঃলক্য করা যাক,
যজ্ঞদি কর্মকারণে ব্রাহ্মণগৃহে জন্মের প্রয়োজন।
গৌতম সংহিতায় উল্লেখ আছে - বিদ্বান, কুলীন, বাগ্মী,
রুপবান,বয়স্থ,সুশীল সর্বদা ন্যায়পথাবলম্বী এবং তপস্বী ব্রাহ্মণকে
পুরোহিত করিবেন,তাহার অনুমোদিত কর্ম সকল করিবেন। ব্রাহ্মণ
বংশোদ্ভূত ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কোন ব্যক্তি পুরোহিত হতে পারে না।এ
ব্যবস্থা বেদাদি সর্ব শাস্ত্র সম্মতঃ এবং আজ পর্যন্ত এই ব্যবস্থাই
লোক সমাজে প্রচলিত ও প্রসিদ্ধ। এ বিষয়ে বহুশাস্ত্রে আকর্ষণীয় তথ্য
আছে।তার বিবরণ এতই বিশাল ও বহুপল্লবিত যে তার প্রতিটির খুটি -
নাটি প্রকাশ করতে গেলে লেখার কলেবর বৃদ্ধি পাবার আশঙ্কা
রয়েছে।তাই এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ শ্লোকগুলো প্রদর্শন হলো।
ভাগবত পুরানের ১১স্কন্দের ১৭অধ্যায়ের ৪০নং শ্লোক গ্রন্থান্তরে ৩৪নং
শ্লোকে ঘোষিত হয়েছে।
ইজ্যাধ্যয়নদানানি সর্ব্বেষাণ্চ দ্বিজন্মনাত্।
প্রতিগ্রহো২ধ্যাপনণ্চ ব্রাহ্মণসৈব যাজনং।।
যোজ্,অধ্যয়ন, ও দান এই তিনটি কার্য সাধারণত দ্বিজপদবাচ্য
ব্রাহ্মণাদি বর্ণত্রয়েরই অবশ্য কর্তব্য ; যাজন,প্রতিগ্রহ ও অধ্যাপণা এই
তিনটি কর্ম কেবল ব্রাহ্মণের জীবিকা নির্ব্বাহার্থ আদিষ্ট হইয়াছে।
ভাগবতে যে সব শাস্ত্রের সারভাগ প্রকাশ হয়েছে লঘ্বাশ্বলায়ণ
স্মৃতি তাদের অন্যতম।এই স্মৃতি তাঁর ১২অধ্যায়ের ৩ নং শ্লোকে
বলেছে।
যজনাদীনি কর্মাণি কুর্যাদহরহর্দ্বিজঃ
ধর্মো২য়ং দ্বিজবর্য্যস্য পরমানন্দদায়ক।।
ব্রাহ্মণ নিরন্তর যাজনাদি কর্ম করিবে। ব্রাহ্মণোত্তমের ইহাই পরম
আনন্দদায়ক ধর্ম। কলিকালের কলিকুলুশ নাশকারি শাস্ত্র পরাশর
সংহিতা তার ৬অধ্যায়ের ৫৮নং শ্লোকে সহমত প্রকাশ করেছে।
উপবাসো ব্রতণ্চৈব স্নানং তীর্থং জপস্তপঃ।
বিপ্রৈঃ সম্পাদিতং যস্য সম্পন্নং তস্য তদ্ভবেত্।। উপবাস, ব্রত,স্নান,তীর্থদর্শন,জপ, তপস্যা প্রভৃতি ব্রাহ্মণ দ্বারা
যিনি সম্পন্ন করেন,তাহারই ঐ সকল কার্য সম্পন্ন হয়।
এছাড়াও শাতাতপ সংহিতা, বৃহত পরা শর স্মৃতি, লোহিত
স্মৃতি,বৃদ্ধহারীত স্মৃতি,মনু সংহিতা,মহানির্বানতন্ত্র প্রভৃতি
শাস্ত্র একই মত ব্যক্ত করেছেন ব্রাহ্মণ বংশোদ্ভূত ব্যক্তি ব্যতীত
কেউই পৌরহিত্য করতে পারবে না। অথচ যে রাজারা প্রাচীন কালে
শাস্ত্রসচেতন ছিল শাস্ত্রের মহিমা প্রকাশে ছিলসদা ব্যস্ত তাদের
কতিপয় বংশোধরেরা এবং তাদের তাবেদার কিছু সংখ্যক ব্রাহ্মণ
যারা সস্তা বাহবা পাবার জন্যে শাস্ত্রপরিপন্থী নব্যমত পরিবেশন
করে বৈদিক সমাজকে বিভ্রান্ত করছে।পদ্মপুরান এ বিষয়ে বলেছে
বিষ্ণুর্ব্রাহ্মণরুপেণ বিচরেত্ পৃথিবীমিমাম্
ব্রাহ্মণেণ বিনা কর্ম সিদ্ধিংপ্রাপ্নোতি নৈব হি।।
ভগবান বিষ্ণু ব্রাহ্মণ রুপে এই পৃথিবীতে বিচরণ করেন। ব্রাহ্মণ ব্যতীত
কোন কর্মই সিদ্ধি প্রাপ্ত হয় না।যে মনুষ্য ঐ ব্রাহ্মণের সান্নিধ্যে তার সে সমস্ত দূংখ কষ্ট থেকে মুক্ত হয়।ব্রাহ্মণ ত‍্যাগের প্রতিক।ব্রম্ভনত্ত্ব ই ব্রাহ্মন।

মা দূর্গার ১২টি রুপ:

বৈশাখ-গন্ধেশ্বরী, জৈষ্ঠ্য-ফলহারিনী, আষাঢ়-কামাক্ষ্যা, শ্রাবণ-শাকম্ভরী, ভাদ্র-পার্বতী, আশ্বিন-দূর্গা, কার্তিক-জগদ্ধাত্রী, অগ্রহায়ন-কাত্যায়নী, পৌষ-পৌষকালী, মাঘ-রটন্তীকালী, ফাল্গুন-সংবাটনাশিনী, চৈত্র-বাসন্তী
সব রুপেয় ঐ ব্রাহ্মণ কে খুঁজে পাওয়া যায়।

বীজমন্ত্র ঔঁ দূং দূর্গে দূর্গে রক্ষনী স্থাহা হ্রীং দূর্গায় নমঃ।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200314180305

Saturday, March 14th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

দ্ধাদশ রাশির উপর ইশ্বরের আর্শীবাদ

সুপ্রভাত
২০২০ সালে ১২ টি রাশির উপর ঈশ্বরের আর্শিবাদ

৬ টি রাশির ওপর সবসময় মহাদেবের আশীর্বাদ থাকে। ভবিষ্যতে অনেক ধনসম্পত্তির মালিক হয় এই রাশি

শিবের উপাসনা করতে আমরা অনেকেই ভালোবাসি। অনেকে আবার খুব শ্রদ্ধা সহকারে মেনে চলেন ওনাকে। শিব হলেন দেবাদি দেব মহাদেব, তাই ওনার উপাসনায় ফল পাওয়া যায় নিশ্চিন্তে। আর তা যদি পৌষ মাস হয় তবে তো আর কথাই নেই। পৌষ মাসে শিবের পুজা করলে শিব সবচেয়ে বেশি খুশি হন এবং তার ফলস্বরূপ সমস্ত মনবাসনা পুরণ করেন তিনি। তবে এক্ষেত্রে আরেকটি কথাও মাথায় রাখতে হবে যে মহাদেব ভীষণ রাগি একজন দেবতা। তাই এমন কিছু করা উচিত নয় যাতে তিনি ক্রুদ্ধ হন। এক্ষেত্রে আপনাকে শিবের উপাসনা করার সময় কিছু জিনিস অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে, যাতে শিব ক্রুদ্ধ না হন। সেই বুঝেই আপনাকে শিবের উপাসনা করতে হবে। বেশ কিছু রাশির জাতক জাতিকার উপরও মহাদেবের নজর থাকে। তারা ঠিকভাবে শিবের উপাসনা করলে মহাদেব তাদের কখনও খালি হাতে ফেরান না। প্রসঙ্গত, এই প্রতিবেদনে দেখে নেব যেই ৬ টি রাশির ওপর সবসময় মহাদেবের আশীর্বাদ থাকে। ভবিষ্যতে অনেক ধনসম্পত্তির মালিক হয় এই রাশি-

১। মেষ রাশি: এই রাশির জাতক জাতিকাদের জন্য আগামী দিনগুলি খুব ভালো আসতে চলেছে। স্বাস্থ্য খুব ভালো থাকবে। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা আছে। বন্ধু, পরিবার ও আত্মীয়দের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে। ভালো ফল পেতে হলুদ রঙের পোশাক পড়ুন।

২। মিথুন রাশি: আপনার যদি কোন কাজ অসমাপ্ত থাকে তাহলে এক্ষুনি তা সম্পুর্ন করুন। আপনার এই সময়টি কোন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য একদম উপযুক্ত। আপনি চর্মরোগে ভুগতে পারেন। আপনার শুভ রং হচ্ছে নীল।

৩। সিংহ রাশি: ধৈর্য ধরুন কাজে সফলতা পাবেন। কাউকে কিছু বলার আগে ভেবে চিন্তে বলুন। আপনার প্রেমের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সুফল আসতে পারে। আপনি ধার্মিক মনোভাবাপন‍্য ও অত্যন্ত বিচক্ষণ ও দানশীল হবেন।আপনার শুভ রঙ হল কমলা।

৪। কন্যা রাশি: আপনার স্বাস্থ্য ভালো যাবে। এছাড়াও প্রচুর অর্থের আগমন ঘটতে পারে। আপনার প্রেমভাগ্য ভালো যাবে। কাজের ক্ষেত্রেও উন্নতি হবে। আপনার লাকি রঙ হল সবুজ।

৫। বৃশ্চিক রাশি: নতুন ব্যবসা শুরু করার কথা যদি ভেবে থাকেন তাহলে এখুনই শুরু করুন। লাভবান হবেন। শরীর খুব একটা ভালো যাবেনা। লাল রঙের পোশাক পড়লে স্বাস্থ্য ভালো হতে পারে।

৬। মীন রাশি: এই রাশির আয় বাড়ার সম্ভাবনা আছে। কিন্তু যত আয় বাড়বে খরচও বাড়বে সমান তালে। আপনার শরীরের দিকে খেয়াল রাখুন। হলুদ রঙ আপনার জন্য সুখের বার্তা বয়ে আনবে।

বাকি ৬ টি রাশির উপর মা সন্তোষীর আর্শীবাদ

বৃষ রাশি -বৃষ রাশির ব্যক্তিদের উপর মা সন্তোষীর কৃপা দৃষ্টি বজায় থাকবে,আপনার অসম্পূর্ণ ইচ্ছা খুব শীঘ্রই পূরণ হতে পারে, ব্যবসায়ের প্রসঙ্গে আপনাকে এমন একটি যাত্রায় যেতে হতে পারে যা আপনার পক্ষে উপকারী হবে, আপনি শীঘ্রই আপনার চিন্তার কাজটি সম্পন্ন করতে পারবেন, শিশুদের কাছ থেকে সমস্ত সমস্যা নির্মূল হবে, বিদেশ থেকে সুসংবাদ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, আপনি ক্রমাগত সাফল্যের দিকে এগিয়ে যাবেন। নতুন পরিচিতি গঠিত হতে পারে যা ভবিষ্যতে আপনার পক্ষে উপকারী হবে।

কর্কটরাশি:-এই রাশির জাতকরা মা সন্তোষীর কৃপায় আর্থিক সুবিধা পেতে পারে, আর্থিক ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে পারে, আয়ের নতুন উৎস পেতে পারে, আপনি আপনার নিয়তির পূর্ণ সমর্থন পেতে চলেছেন, পুরানো কাজটি ভাল ফল পাবে। , বন্ধুবান্ধবদের পূর্ণ সমর্থন পাবেন, জীবনসঙ্গীর সাথে চলে থাকা বিতর্ক কাটিয়ে উঠতে পারেন, প্রেমের সম্পর্কে মধুরতা আসবে।

তুলা রাশি:-এইরাশির জাতকরা যে কোনও নতুন প্রকল্পে ভাল সুবিধা পেতে পারে, মা সন্তোষীর কৃপায় আপনি আপনার ঋণ পরিশোধ করতে সক্ষম হবেন, শিক্ষার্থীরা উচ্চতর পড়াশোনার জন্য বিদেশে যেতে পারবেন, আপনি আপনার কঠোর পরিশ্রমের ফল পেতে পারেন।এই রাশির জাতকরা তাদের ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন আনতে পারে,যা তাদের পক্ষে উপকারী হবে, অংশীদারদের পূর্ণ সমর্থন পাবে, পারিবারিক জীবন শুভ হতে চলেছে, জীবনসঙ্গীর সাথে ভাল সময় কাটাবে।

ধনু রাশি:-এই রাশির লোকেরা কর্মক্ষেত্রে নতুন কিছু করতে পারেন, যা তাদের জন্য অনেক ভাল প্রমাণ হতে চলেছে, মা সন্তোষীর সহায়তায় আপনার আর্থিক পরিকল্পনা সফল হবে, সামাজিক ক্ষেত্রে আপনি সম্মান পেতে পারেন, আপনি লাভজনক ভ্রমণে যেতে পারেন, আপনি আপনার পরিবারের পুরো যত্ন নেবেন, আপনি মহিলা শ্রেণির কাছ থেকে সম্পূর্ণ সমর্থন পাবেন, আপনার দাম্পত্য জীবন সুখী হবে।

মকর রাশি:-এই রাশির জাতকরা ভবিষ্যতে ভাল উপকার পাবেন বলে আশা করা যায়, মা সন্তোষীর সহায়তায় আপনার কর্মক্ষেত্রে উন্নতি ঘটবে, আপনি আপনার কাজের ভাল সুবিধা পেতে পারেন, পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সুসংহততা বজায় রাখবেন, আপনার মানসিক সমস্যাগুলি চলে যাবে, হঠাৎ বিদেশ থেকে কোনও সুসংবাদ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, যার কারণে আপনি খুশি হবেন, আপনি আপনার বাচ্চাদের অগ্রগতির সুসংবাদ পেতে পারেন, আপনি কোন এক ধার্মিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

কুম্ভ রাশি:-কুম্ভ রাশি মানুষরা তাদের প্রচেষ্টার ফল পেতে চলেছে, মা সন্তোষীর আশীর্বাদে আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়বে, একটি নতুন সঙ্গী আপনার সাথে যোগ দিতে পারে, আপনার সামাজিক বৃত্ত বৃদ্ধি পাবে, গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করবে, এই রাশির জাতকরা তাদের কার্যশৈলীর প্রশংসা পাবে, অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হতে চলেছে, আপনি কোথাও নতুন সম্পত্তিতে বিনিয়োগ করলে ভবিষ্যতে এটি লাভজনক হতে পারে।

প্রতিবিধান:১২ রাশির বীজমন্ত্র**

নিজ নিজ জন্মরাশি অনুযায়ী মন্ত্র জপ করলে সংসারে শান্তি বজায় থাকে। যে কোনও রোগ ব্যাধি থেকে মুক্ত থাকা যায় এবং সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ করা যায়। আর্থিকভাবে লাভবান হবে ।নিজ রাশির মন্ত্র প্রত্যহ ১০৮ বার জপ করা উচিত।

১। মেষ রাশির মন্ত্র - ওঁ হ্লীং শ্রী লক্ষ্মী নারায়ণয় নমঃ।
২। বৃষ রাশির মন্ত্র - ওঁ গোপালায় উত্তর ধ্বজায় নমঃ।
৩। মিথুন রাশির মন্ত্র - ওঁ ক্লীং কৃষ্ণায় নমঃ।
৪। কর্কট রাশির মন্ত্র - ওঁ হিরণ্যগর্ভায় অব্যক্ত রূপিণে নমঃ।
৫। সিংহ রাশির মন্ত্র - ওঁ ক্লীং ব্রহ্মণে জগদাধারায় নমঃ।
৬। কন্যা রাশির মন্ত্র - ওঁ নমো প্রীং পীতাম্বারায় নমঃ।
৭। তুলা রাশির মন্ত্র - ওঁ তত্ত্বনিরঞ্জনায় তারকরামায় নমঃ।
৮। বৃশ্চিক রাশির মন্ত্র - ওঁ নারায়ণায় সুরসিংহায় নমঃ।
৯। ধনু রাশির মন্ত্র - ওঁ শ্রীং দেবকৃষ্ণায় ঔর্দ্ধসপ্তায় নমঃ।
১০। মকর রাশির মন্ত্র - ওঁ শ্রীং বৎসলায় নমঃ।
১১। কুম্ভ রাশির মন্ত্র - ওঁ শ্রীং উপেন্দ্রায় অচ্যুতায় নমঃ।
১২। মীন রাশির মন্ত্র - ওঁ ক্লীং উদ্ধৃতায় উদ্ধারিণে নমঃ।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200314174427

Saturday, March 7th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে দ‍্যাম্পত‍্য শুক্রের ভূমিকা

জোতিষ শ্রাস্ত্রে দ‍্যাম্পত‍্য শুক্রের ভূমিকা

সুপ্রভাত
আজকের প্রতিবেদন টি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।যার সামাজিক মূল‍্যবোধ অপরিসীম।কপি করবেন না।পারলে শেয়ার ও কমেন্ট করুন।

শুক্র আমাদের দাম্পত্য জীবন পরচালনা করে।এই গ্ৰহটির অবস্থান ও পাপ গ্ৰহের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় উপর নির্ভর করে দাম্পত্যের চাবিকাঠি।ঐ গ্ৰহের খারাপ অবস্থান এর জন্য,
জোতিষ মতে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে মানুষ জড়িয়ে পড়ে যা অত্যন্ত সমস্যা কারন হিসাবে দেখা দেয়।জন্মকুন্ডলী বিচার করে এর সঠিক প্রতিবিধান আবশ্যক।

আসুন শুক্র গ্ৰহের কোন অবস্থান এর জন্য এমন হয়।

শুক্র লগ্নে থাকলে ,তারা সৌন্দর্যের পূজারী হয় কিন্তু বহুনারীর সান্নিধ্যে আসে না ।বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে না।
শুক্র দ্ধিতীয়ে থাকলে মদ‍্যপ হয় ও ছলেবলে কৌশলে নারীদের তার ভোগ‍্যবস্তু বলে মনে হয়।

তৃতীয়ে শুক্রঃ জাতক স্ত্রী বা নারীর প্রতি অনুগত। বাজে যোগে লাম্পট্য বা একসঙ্গে থাকার যোগ দেখা যায়।এরা যৌনতার কারণে সংসারের ক্ষতিকরে বসে।শুক্র যদি পাপ গ্ৰহ যুক্ত হয় তাহলে,তাহলে কু বন্ধু হতে পারে।

চতুর্থে শক্রঃ চতুর্থে শুক্রের অবস্থান জাতক-জাতিকাকে অত্যন্ত কামপ্রবন করে তোলে।

পঞ্চমে শুক্রঃ চারিত্রিক দোষযুক্ত ও যৌন সংক্রান্ত রোগভোগ।কেতু যুক্ত হলে যৌনরোগ হয়।

ষষ্ঠে শুক্রঃ শুভ বিবাহিত জীবন , কিন্তু জাতক- জাতিকা একাধিক নারী সঙ্গে লিপ্ত।এবং সবক্ষেত্রে এরা প্রতারক হয়।

সপ্তমে শুক্রঃ জাতক-জাতিকার গোপন যৌন সম্পর্ক থাকার পাশাপাশি যৌন রোগে আক্রান্ত।এবং ডিভোর্স হয়।

অষ্টমে শুক্রঃ জাতক-জাতিকার বিবাহে ভাগ্য সুখ হয় না এবং মৃত্যুর কারণ হিসেবে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক।

নবমে শুক্রঃ অত্যন্ত যৌন আসক্তি ও প্রচুর ব‍্যায় হয় যৌনতার কারনে।

দশমে শুক্রঃ একাধিক বিবাহ ও নারীসঙ্গ।

একাদশে শুক্রঃ অপ্রত্যাশিত সূত্র থেকে অর্থলাভ এবং পারিবারিক জীবনে সুখলাভ।এরা গোপনে একাধিক প্রেম করে।

দ্বাদশে শুক্রঃ জাতক-জাতিকা অত্যধিক কামুক প্রকৃতির ও সর্বাপেক্ষা ক্ষতিকারক হয়।

প্রতিবিধান: ১)শুক্রের বীজমন্ত্র ঔঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায় ১০৮ বার।
২)ভূবনেশ্বরী যন্ত্রম
৩) ক‍্যাটস আই
৪)শুক্রবন্ধনী
৫)বীজমন্ত্র হূং হনূমতে রুদ্রাত্মকায় হূ ফট্ স্বাহা‌।১৮ বার।স্নান করে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200307065723

Friday, March 6th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

বৈদিক মন্ত্রে করোনা ভাইরাস এর প্রতিবিধান

বৈদিক মন্ত্রে করোনা ভাইরাস এর প্রতিবিধান

শুভ সন্ধ্যা
আজকের প্রতিবেদন করোনা ভাইরাস ও বৈদিক প্রতিবিধান।

চীনসহ বেশ কয়েকটি দেশে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের ফলে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এখন পর্যন্ত ১৭ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আক্রান্তের সংখ্যা পাঁচ শতাধিক। ইতোমধ্যে সতর্কতা জারি করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এই ভাইরাসটি কতটা ভয়ংকর এবং কীভাবে ছড়ায়, তা নিয়ে বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

করোনা ভাইরাস কী?

করোনা ভাইরাসটির আরেক নাম ২০১৯-এনসিওভি। এটি এক ধরনের করোনা ভাইরাস। ভাইরাসটির অনেক রকম প্রজাতি আছে, কিন্তু এর মধ্যে মাত্র ৭টি মানুষের দেহে সংক্রমিত হতে পারে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, ভাইরাসটি হয়তো মানুষের দেহকোষের ভেতরে ইতোমধ্যে ‘মিউটেট করছে’, অর্থাৎ গঠন পরিবর্তন করে নতুন রূপ নিচ্ছে এবং সংখ্যাবৃদ্ধি করছে। ফলে এটি আরও বেশি বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। সোমবারই বিশেষজ্ঞরা নিশ্চিত করেছেন, এ ভাইরাস একজন মানুষের দেহ থেকে আরেকজন মানুষের দেহে ছড়াতে পারে।

করোনা ভাইরাস

কতটা ভয়ংকর এই ভাইরাস

এই ভাইরাস মানুষের ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটায় এবং শ্বাসতন্ত্রের মাধ্যমেই এটি একজনের দেহ থেকে আরেকজনের দেহে ছড়ায়। সাধারণ ফ্লু বা ঠান্ডা লাগার মতো করেই এ ভাইরাস ছড়ায় হাঁচি-কাশির মাধ্যমে। তবে এর পরিণামে অরগ্যান ফেইলিওর বা দেহের বিভিন্ন প্রত্যঙ্গ বিকল হয়ে যাওয়া, নিউমোনিয়া এবং মৃত্যু ঘটারও আশঙ্কা রয়েছে। এখন পর্যন্ত আক্রান্তদের দুই শতাংশ মারা গেছেন, হয়তো আরও মৃত্যু হতে পারে। তাছাড়া এমন মৃত্যুও হয়ে থাকতে পারে যা চিহ্নিত হয়নি। তাই এ ভাইরাস ঠিক কতটা ভয়ংকর, তা এখনও স্পষ্ট নয়।

এক দশক আগে সার্স (পুরো নাম সিভিয়ার অ্যাকিউট রেসপিরেটরি সিনড্রোম) নামে যে ভাইরাসের সংক্রমণে পৃথিবীতে ৮০০ লোকের মৃত্যু হয়েছিল সেটিও ছিল এক ধরনের করোনা ভাইরাস। এতে আক্রান্ত হয়েছিল ৮ হাজারের বেশি মানুষ। আর একটি ভাইরাসজনিত রোগ ছিল মিডল ইস্টার্ন রেসপিরেটরি সিনড্রোম বা মার্স। ২০১২ সালে এতে মৃত্যু হয় ৮৫৮ জনের।

করোনা ভাইরাসের লক্ষ্মণ কী

করোনা ভাইরাস সংক্রমণের প্রধান লক্ষণ হলো, শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া, জ্বর এবং কাশি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ভাইরাসটি শরীরে ঢোকার পর সংক্রমণের লক্ষণ দেখা দিতে প্রায় পাঁচ দিন লাগে। প্রথম লক্ষণ হচ্ছে জ্বর। তারপর দেখা দেয় শুকনো কাশি। এক সপ্তাহের মধ্যে শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় এবং তখনই কোনও কোনও রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়।

কীভাবে ছড়িয়েছে এই ভাইরাস

মধ্য চীনের উহান শহর থেকে এই রোগের সূচনা। ৩১ ডিসেম্বর এই শহরে নিউমোনিয়ার মতো একটি রোগ ছড়াতে দেখে প্রথম চীনের কর্তৃপক্ষ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে সতর্ক করে। এরপর ১১ জানুয়ারি প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।

তবে ঠিক কীভাবে এর সংক্রমণ শুরু হয়েছিল, তা এখনও নিশ্চিত করে বলতে পারেরনি বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, সম্ভবত কোনও প্রাণী এর উৎস ছিল। প্রাণী থেকেই প্রথমে ভাইরাসটি কোনও মানুষের দেহে ঢুকেছে এবং তারপর মানুষ থেকে মানুষে ছড়িয়েছে। এর আগে সার্স ভাইরাসের ক্ষেত্রে প্রথমে বাদুড় এবং পরে গন্ধগোকুল থেকে মানুষের দেহে ঢোকার নজির রয়েছে। আর মার্স ভাইরাস ছড়িয়েছিল উট থেকে।

করোনা ভাইরাসের ক্ষেত্রে উহান শহরে সামুদ্রিক একটি খাবারের কথা বলা হচ্ছে। শহরটির একটি বাজারে গিয়েছিল এমন ব্যক্তিদের মধ্যে এই রোগের সংক্রমণ ঘটেছে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। ওই বাজারটিতে অবৈধভাবে বন্যপ্রাণী বেচাকেনা হতো

কিছু সামুদ্রিক প্রাণী যেমন বেলুগা জাতীয় তিমি করোনা ভাইরাস বহন করতে পারে। তবে উহানের ওই বাজারে মুরগি, বাদুড়, খরগোশ এবং সাপ বিক্রি হতো।

এর চিকিৎসা কী?

ভাইরাসটি নতুন হওয়াতে এখনই এর কোনও টিকা বা প্রতিষেধক আবিষ্কার হয়নি। এমনকি এমন কোনও চিকিৎসাও নেই, যা এ রোগ ঠেকাতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইতোমধ্যে মানুষকে নিয়মিত হাত ভালোভাবে ধোয়া নিশ্চিত করার পরামর্শ দিয়েছে। হাঁচি-কাশির সময় নাক-মুখ ঢেকে রাখা এবং ঠান্ডা ও ফ্লু আক্রান্ত মানুষ থেকে দূরে থাকারও পরামর্শ দিয়েছে তারা। এশিয়ার বহু অংশের মানুষ সার্জিক্যাল মুখোশ পরা শুরু করেছে।

আপাতত প্রতিকার হিসেবে এ ভাইরাস বহনকারীদের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলতে বলছেন বিজ্ঞানীরা। ডাক্তারদের পরামর্শ, বারবার হাত ধোয়া, হাত দিয়ে নাক-মুখ স্পর্শ না করা ও ঘরের বাইরে গেলে মুখোশ পরা।

হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. গ্যাব্রিয়েল লিউং স্বাস্থ্য সম্পর্কিত এ নির্দেশনায় বলছেন, হাত সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে, বারবার হাত ধুতে হবে। হাত দিয়ে নাক বা মুখ ঘষবেন না, ঘরের বাইরে গেলে মুখোশ পরতে হবে। তিনি বলেন, ‘আপনি যদি অসুস্থ হয়ে থাকেন তাহলে মুখোশ পরুন, আর নিজে অসুস্থ না হলেও, অন্যের সংস্পর্শ এড়াতে মুখোশ পরুন।’

বৈদিক মতে কিছু প্রতিবিধান:১)সকালে এক।গ্নাস গরম জল খাবেন সকাল ৬.০৪ মিঃ সঙ্গে ঔঁ হ্রীং হ্রীং সূর্যায়৩ মি সূর্যের দিকে তাকিয়ে।২)মাছ,সাংস ডিম ছাড়া জলখাবার খাবেন ৯টায়।সঙ্গে ঔঁ হ্রীং বলবেন ১৮ বার।৩) সারা শরিরে ওলিভ ওয়েল মেখে ১০ মি সূর্যের আলোতে থাকবেন।৪)বিকালে ৬ টায় একটু টকদই ও একটা শশা খাবেন।ক্লীং মন্ত্রে ১৮ বার।৫ )১১ টায় শুয়ে পরবেন।ঔঁ হ্রীং ঐং কেতবে১৮ করে।৬ )গরম জলে স্নান করবেন।৭)বেশী করে উষ্ণ গরম জল খাবেন।৭)ঠান্ডা লাগাবেন না।৮)সবুজ রঙের মাক্স ব‍্যাবহার করবেন।৯)ঘরের সাধারণ তাপমাত্রা য় শোবেন।খুব জোরে ফ‍্যান ও এসি চালাবেন না।

করে দেখুন করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত থেকে মুক্ত হবেন।দেখুন ও গুলো করতে কোন অর্থব‍্যায় হবে না।বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহু দূর।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200306174146

Wednesday, March 4th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জীবন যাপন ও জোতিষ

জীবন যাপন ও জোতিষ

সুপ্রভাত
আমার সকল গুনমুগ্ধ ভক্ত ও বন্ধু দের কাছে অনুরোধ যে আপনারা পড়ুন শেয়ার করে আপনাদের বন্ধুদের পড়ান।লেখাটি আমার এক অতি স্নেহ ভাজনের জন্য।আশা করি আপনাদের খুব ভালো লাগবে।

জীবনযাপন ও জোতিষ

সময়টা কি খারাপ যাচ্ছে?


হঠাৎ করেই এমন ঘটনা ঘটে, যা ওলট-পালট করে দেয় সবকিছু। মেনে নিতে হয় জীবনের অনাকাঙ্ক্ষিত ও অপ্রত্যাশিত কোনো পরিবর্তন। দীর্ঘদিন ধরে একটু একটু করে গুছিয়ে নেওয়া জীবন যেন মুহূর্তের মধ্যে হয়ে পড়ে অগোছালো, পরিচিত জগৎ হয়ে যায় অপরিচিত। হঠাৎ করেই চলে আসে খারাপ সময়।

কী ভাবে সামলাবেন?

১)*কোনো ঘটনার কারণে আপনার জীবনের যে আকস্মিক পরিবর্তন, সেটা যতই অপ্রত্যাশিত, অনাকাঙ্ক্ষিত হোক না কেন, সেটা গ্রহণ করুন। মেনে নিন। যত দ্রুত গ্রহণ করতে পারবেন, তত দ্রুত আপনি পরিবর্তিত জীবনের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারবেন। দূর্গা র বীজমন্ত্র ঔঁ দূং দূর্গে দূর্গে রক্ষিনী স্বাহা হ্রীং দূর্গা য় নমঃ ১০৮ বার সকালে স্নান করে।

২)*জীবনের নতুন অবস্থা যেমনই হোক, তা ভালোবাসুন। সঙ্গে করুন ঔঁ হ্রীং বীজমন্ত্র ১৮ বার বাড়ি থেকে বেরোবার সময়।

৩)*খুব নেতিবাচক পরিস্থিতির মধ্যেও ছোটখাটো নানা ভালো কিছু আশপাশে ছড়িয়ে থাকে, যা আপাতভাবে আমরা ততটা গুরুত্বপূর্ণ মনে করি না। আপনার আর্থিক সচ্ছলতা, পরিবারের সহযোগিতা, নিজের সুস্বাস্থ্য—ইতিবাচক এসব দিকের প্রতি আলাদা মনোযোগ আপনাকে একরকম শক্তি জোগাবে, যা এই অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি মানিয়ে নিতে সাহায্য করবে।সঙ্গে গুরুনাম জপ করবেন।গুরুনাম না থাকলে ঔঁ নমঃ শিবায় ১০৮ বার স্নান করে।

৪) সামাজিক অনুষ্ঠানে যান, প্রয়োজনে আপনার কষ্টের কথা আপনজনকে প্রকাশ করে নিজেকে হালকা করুন।কিন্তু ছদ্ধবেশী ফেসবুক বন্ধুকে না। কাছের মানুষের ভালোবাসা আপনাকে আস্থা ও বিশ্বাস জোগাবে। ভালো মানুষের সঙ্গে সংযোগ আপনাকে নতুন পথ এবং সম্ভাবনার নতুন আলো দেখাতে সাহায্য করবে। বীজমন্ত্র ঔঁ ঐং ক্লীং সোমায় ১৮ বার সন্ধ্যা ৭ টায়

৫)*কষ্ট হলেও নিজের যত্ন নিন। একটু একটু করে নিজেকে পরিপাটি রাখা, নিজের কিছু কিছু শখ পূরণ করা, আয়নায় নিজেকে দেখা ইত্যাদি আবার আপনাকে ভালোবাসতে সাহায্য করবে। মিউজিক শুনুন, ব্লগ লিখুন, ছবি আঁকুন, বাগান করুন।আর এক পাতা করে গীতা পরুন।বীজমন্ত্র ঔঁ নমঃ নারায়নঃ শ্রী বিষ্ণবে নমঃ ১৮ বার স্নান করে।

৬)*প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট দ্রুত হাঁটুন বা ব্যায়াম করুন। এই অভ্যাস আপনার মন ও শরীরের স্থবিরতা ও অবসাদ কাটাতে সাহায্য করবে।বীজমন্ত্র : ক্লীং কৃষ্ণায় গোবিন্দায় নমঃ ১৮ বার।

৭)*নিজেকে বারবার আশ্বস্ত করুন যে জীবনের এই খারাপ সময়টা শুধু একটা সাময়িক অবস্থা এবং কখনোই ‘শেষ পরিণতি’ না। জীবনের কোনো কিছুই যেমন স্থায়ী না, তেমনি এই খারাপ সময়টাও অবশ্যম্ভাবীভাবে একসময় শেষ হবে। একটু পেছনে ফিরে তাকালেই দেখবেন ছোটখাটো নানা কঠিন সময় আরও এসেছিল, আপনার জীবনে যা আপনি ঠিকই পার করে ফেলেছেন। সামনে আরও নানা সুন্দর ও সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতা আপনার জন্য অপেক্ষা করে আছে।শুধু প্রিয় মানুষ টিকে আঘাত করবেন না।এখানে প্রিয় মানুষ স্বামী/ স্ত্রী।

৮)*ঘুমের সমস্যা, খাওয়ায় অরুচি অনেক দিন ধরে থাকলে বা আত্মহত্যার চিন্তা মাথায় এলে দেরি না করে মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।বীজমন্ত্র :হূং হনূমতে রুদ্রাত্মকায় হূং হনূমতে হূঁ ফট স্বাহা।১৮ বার যে কোনো সময়।

৯)কোনো ঘটনা, সেটা যতই কঠিন হোক না কেন, সময়ের সঙ্গে সেই অবস্থা সামলে জীবনের স্বাভাবিক গতিপ্রবাহে আমরা সবাই ফিরে আসি। মনে রাখা প্রয়োজন যে জীবনের কিছু পরিবর্তন আপাতভাবে যতখানি অগ্রহণযোগ্য বা চাপদায়ক মনে হয়, সত্যিকার অর্থে ততখানি অগ্রহণযোগ্য না-ও হতে পারে। বরং বলা যায়, জীবনের এসব পরিবর্তনকে ব্যক্তি অনাকাঙ্ক্ষিত হিসেবে দেখছে বলেই সেগুলো চাপদায়ক বা অগ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে। অর্থাৎ, কোনো কিছু কাকে কতটুকু পর্যুদস্ত করবে, তা অনেকখানি নির্ভর করে ঘটনাটা বা জীবনের পরিবর্তনটা কে কীভাবে দেখছে। দেখার দৃষ্টি একটু পরিবর্তন করলেই কিন্তু সহনীয় হয়ে উঠতে পারে আপনার এই দুঃসহ সময়টা।বীজমন্ত্র ঔঁ হ্রীং ক্লীং হূং বৃহস্পতয়ে ১০৮ বার। এগুলো করতে কোনো ব‍্যায় নাই।দেখুন না উপকৃত হন কিনা।

যা করবেন না

১*কষ্ট কমানোর জন্য ধূমপান বা যেকোনো নেশা থেকে বিরত থাকুন।

২)*ঘুমের সমস্যায় চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঘুমের ওষুধ খাবেন না।১১ টার ঘুমিয়ে প‍রবেন‌।আলেয়ার পিছনে ছূটে রাত জাগবেন না।কারণ শরীর টা আপনার। ওটা ক্ষতি হলে ঐ আলেয়ারা বেপাত্তা হয়ে যাবে।

৩)*বিচ্ছেদজাতীয় ঘটনার ক্ষেত্রে ‘সব সময়’ সাবেক ব্যক্তিকে নিয়ে কথা বলা থেকে বিরত থাকুন।তখন ঔঁ ঐং হ্রীং শুক্রায় ১৮ বার।ও ঔঁ শাং মাতা ভূবনেশ্বরী ১৮ বার করবেন।রাত্রী ১০ টায় দিয়ে শুয়ে পরবেন।

৪)*নিজেকে গুটিয়ে ফেলবেন না। সারা দিন শুয়ে থাকবেন না বা নিজেকে রুটিনহীন করবেন না।সময় মতো সবকিছু ঠিকঠাক করুন।নিজের পরিবারের কথা ভাবুন।

*ভার্চ্যুয়াল জগতে নির্ভরতা বাড়াবেন না।

*নিজেকে অন্যের সঙ্গে তুলনা করবেন না।

*নিজেকে একা রাখবেন না।পরিবার ও ভালোবাসা মানুষটির কথা মতো চলুন।

*বর্তমান সমস্যার সম্পূর্ণ দায়ভার অন্যের কাঁধে ফেলা বা অন্যকে দোষারোপ থেকে বিরত থাকুন।

*কষ্ট কমানোর জন্য হুট করে গুরুত্বপূর্ণ কোনো সিদ্ধান্ত (যেমন বিয়ে করে ফেলা, নতুন সম্পর্কে জড়ানো, চাকরি ছেড়ে দেওয়া ইত্যাদি) নেবেন না।

কী করতে পারেন?

*আপনি ভালোবাসেন বা পছন্দ করেন এমন কোনো কাজ প্রতিদিন অন্তত একটা হলেও করুন।এখানে গীতা পাঠ শ্রেষ্ঠ।

*চিন্তামূলক কাজে মনঃসংযোগ না করতে পারলে শারীরিক কাজ করুন। নিজেকে অলস হতে দেবেন না।

*কান্না পেলে কাঁদুন।

*শিশু ও প্রকৃতির সান্নিধ্যে সময় কাটান সন্তানের প্রতি দায়িত্ব বান হউন

*নতুন জায়গায় বেড়াতে যান, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বা পারিবারিক প্রিয়জনের সঙ্গে মিশতে হবে।

*সামাজিক ও সেবামূলক কাজ করুন।

*স্বেচ্ছাশ্রম হলেও নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।

ভালো লাগলে শেয়ার করে সকলেই পড়ান।এতে নিজের তথা সমাজের মঙ্গল হবে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200304120009

Tuesday, March 3rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও হস্তরেখা

জোতিষ ও হস্তরেখা

শুভ অপরান্থ
জোতিষ ও হস্তরেখা

হাতে অনেক চিহ্ন থাকে তার মধ্যে (১) তারা চিহ্ন (২)চর্তুভূজ চিহ্ন (৩) বৃত্ত চিহ্ন (৪) ত্রিভূজ চিহ্ন (৫) জাল চিহ্ন (৬)কুম্ভ
হাতে অনেক চিহ্ন থাকে তার মধ্যে (১) তারা চিহ্ন (২)চর্তুভূজ চিহ্ন (৩) বৃত্ত চিহ্ন (৪) ত্রিভূজ চিহ্ন (৫) জাল চিহ্ন (৬)কুম্ভ
হাতে অনেক চিহ্ন থাকে
তার মধ্যে (১) তারা চিহ্ন (২)চর্তুভূজ চিহ্ন (৩) বৃত্ত চিহ্ন (৪) ত্রিভূজ চিহ্ন (৫) জাল চিহ্ন (৬)কুম্ভ চিহ্ন (৭) যব চিহ্ন (৮) শঙ্খ চিহ্ন (৯) অংকুশ চিহ্ন (১০) ক্রচ চিহ্ন (১১)পদ্ম কলি বা পদ্ম চিহ্ন (১২) হস্তী চিহ্ন (১৩) ছত্র চিহ্ন (১৪) স্বস্তিক চিহ্ন (১৫) পতাকা চিহ্ন (১৬) মৎস্যপুচ্ছ চিহ্ন (১৭) পরশু চিহ্ন (১৮) দ্বীপ চিহ্ন (১৯) ধ্বজা, গদা এবং অন্য বহু রেখা ও চিহ্ন অবস্থিত স্থান হিসাবে ভাগ্য ফলের আশ্বাস দেয়।

যারা হাতের রেখা দেখে ভাগ্য গণনা বিশ্বাস করেন তারা এবং হস্তরেখাবিদদের অনেকেই মনে করেন হাতের রেখায় চতুর্ভুজ চিহ্ন স্পষ্টভাবে থাকলে সেটি রক্ষা কবচের মত কাজ করে। হৃদয়রেখা ও শিরোরেখার মাঝখানে তৈরি হওয়া চতুষ্কোণ ক্ষেত্রকে বলা হয় বৃহৎ চতুর্ভুজ। এই রেখাটি হৃদয়রেখা ও শিরোরেখার সঙ্গে ভাগ্যরেখা ও স্বাস্থ্যরেখার মিলে তৈরি হয়। মনে করা হয় এই চিহ্ন সমস্ত রকম অশুভ যোগ থেকে রক্ষা করে।
যদি হাতের রেখায় এই চতুর্ভুজ হালকা অর্থাৎ অস্পষ্ট ভাবে থাকে তাহলে জাতক বা জাতিকা ভীতু ও চঞ্চল স্বভাবের হয়।
আবার যদি এই চতুষ্কোণের সঙ্গে হাতে শুক্র-বন্ধনী থাকে, তাহলে নাম যশের পাশিপাশি যে কোনও শিল্পের সঙ্গে যুক্ত থেকে প্রচুর আয় করে বিখ্যাত ও ধনী হয়।
যদি এই চিহ্ন শনির দিকে বেশি চওড়া হয় তবে আধ্যাত্মিক জগৎ-এৎ সঙ্গে যুক্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে।
আর যদি রবির ক্ষেত্রের দিকে বেশি চওড়া হয় তাহলে নিজের খ্যাতি ও প্রতিপত্তির দিকে বেশি নজর থাকে সেই সঙ্গে রক্তচাপের সমস্যায় আক্রান্ত হয়।
হাতের রেখায় চতুষ্কোণ সমান এবং স্পষ্টভাবে চওড়া হলে সেই জাতক বা জাতিকা জীবনে শুভ ফল পায়।

রবির ক্ষেত্রে ত্রিভূজ থাকা ব্যক্তি শিল্পী ও রাজনীতির সুযোগ পান।

*চন্দ্রর ক্ষেত্রে ত্রিভূজ থাকা ব্যক্তির বিবাহের সময় হইতে উন্নতি হয় অর্থলাভ হয় এবং স্ত্রীর পিতৃগৃহ ধনবান হয়।

*মঙ্গলের ক্ষেত্রে ত্রিভূজ থাকলে ব্যক্তির পরিশ্রম ও দূঃখ হয়। কিন্তু এই সব ব্যক্তি সৈনিক বিদ্যায় পারদর্শী এবং এই বিভাগে খ্যাতি ও অর্থ লাভ করেন।

*বুধের ক্ষেত্রে ত্রিভূজ থাকলে ব্যক্তি সর্বদায় সর্তক, কূটনীতি পরায়ণ হন, জাতকের রবি বুধ বৃহস্পতি শুক্র ও শনিক্ষেত্র শুভ থাকিলে বিখ্যাত রাজ নীতিজ্ঞ হন।

*বৃহস্পতির ক্ষেত্রে ত্রিভূজ থাকিলে জাতকের সর্বক্ষেত্রে সাফল্য দেখা যায়। এইসব ব্যক্তি নেতৃত্ব মন্ত্রিত্ব বা রাজদূত রূপে খ্যাতি লাভ করেন।

*শুক্রর ক্ষেত্রে ত্রিভূজ থাকলে জাতক প্রেমিক হন এবং এরা শিল্পী হিসাবেও খ্যাতি লাভ করেন।

*শনির ক্ষেত্রে ত্রিভূজ থাকলে জাতক জ্ঞানী,দার্শনিক, সাধক ও যোগী হন।

*রাহুর ক্ষেত্রে ত্রিভূজ থাকলে জাতক বিপদে পড়লেও মুক্ত হওয়ার যোগ থাকে। এবং জাতক জুয়া-লটারিতেও অর্থলাভ করে থাকেন।

*তর্জু ও বজ্র চিহ্ন হাতের করতলে থাকলে ব্যবসায়ে লাভবান হন।

*বৃহত্‍ ত্রিভূজ চর্তুভূজ আর ঊর্ধ্বমুখী স্পষ্টরেখা করতলে ধনসম্পত্তি বৃদ্ধি করে

*পদ্ম ও পদ্মকলি- চিহ্ন করতলে থাকলে জাতক সুখী ও ধনী হন।

*করতলের শিরোরেখা হইতে শনিক্ষেত্র পর্যন্ত এবং আর একটা রেখা বৃহস্পতি ক্ষেত্র পর্যন্ত থাকলে জাতক অতি ধনবান হন।

* ক্রশ-চিহ্ন তর্জনী আঙ্গুলিতে থাকা জাতক পিতৃধনে ঐশ্বর্য্যশালী থাকেন।

*শঙ্খ-চক্র-গদা-পদ্ম-ধ্বজা চিহ্ন করতলে জাতক ভগবান মহাপ্রভুর শ্রেষ্ঠ পরম ভক্ত রাজজ্ঞানী ও ঐশ্বর্য্যশালী এবং পরম দয়ালু হন।

*মনিবন্ধন, ত্রিভূজ, করতলে হস্তী, মৎস্য, মৎস্যপুচ্ছ, মকর চিহ্ন জাতক প্রভুত্ব ও সম্পদশালী হয়।

*মৎস্য-চিহ্ন করতলে জাতককে পুত্রবানের আশ্বাস দেয়।

*চর্তুভূজ-গদা, ছত্র, অংকুশ, পর্বত, ঘট প্রভৃতি চিহ্ন জাতকের বিপদ নাশ করে ও উন্নতির আলো দেখায়।

*যোনি-চিহ্ন করতল থাকা জাতকের সম্পদ বৃদ্ধি করায় ও শুভ হয়।

*চন্দ্র-চিহ্ন করতল থাকা জাতক সদগুণী মানী মধুরভাষী ও ধনবান হন।

*সূর্য্য-চিহ্ন করতল ব্যক্তি দৃঢ় মন, সুকর্মী, সাহসী ও অতি প্রভাবশালী এবং সুখী ও ভোগী হয়।

*চক্ষু-চিহ্ন করতলে জাতক সুখী ও ভোগী হন।

*ধনুক-চিহ্ন করতল জাতক দৃঢ়তা সম্পন্ন কর্মী হন।

*যব-চিহ্ন বৃদ্ধ বা মধ্যমা আঙুলিতে থাকলে পরধন প্রাপ্তি বুঝায়।

*ক্রশ-চিহ্ন শিরোরেখা থাকলে জাতক ধনবান ও ধর্মপরায়ন হয়।

*ত্রিশুল-ডম্বুরু ও চর্তুভূজ ভাগ্য রেখার শেষ প্রান্তে বা বৃহস্পতির ক্ষেত্রে থাকলে জাতক বিদ্বান, বিজ্ঞানী, দার্শনিক শাস্ত্রজ্ঞ ও ধর্মক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত এবং খ্যাতি অর্জন করেন।

* ক্রশ-চিহ্ন অনামিকা আঙুলে থাকলে জাতক বন্ধুর সাহায্য লাভ করেন ও ধনবান হন।

*মন্দির-পতাকা, চিহ্ন করতলে থাকলে জাতক পরোপকারী রাজ পুজিত, ধার্মিক, জ্ঞানী ও দয়ালু হন।

*চক্র-চিহ্ন জাতক রাজসম্মানী ও ধনী হন।

*খড়ম-চিহ্ন করতল জ্ঞানী, শাস্ত্রজ্ঞ এবং পন্ডিত হওযার সঙ্কেত দেয়।

* শঙ্খ-চিহ্নর করতল ভূসম্পতির মালিক করে।

* খড়্গ-চিহ্নর করতল সাহসী শক্তিশালী এবং সুখী করে।

তারা চিহ্ন করতলের শুভ ফলাফলের বিবরণ

* রবির-ক্ষেত্রে তারা চিহ্ন থাকলে জাতক শিল্প, অভিনয়, কাব্য, সাহিত্য, রাজনীতিতে, খ্যাতিনামা হন ও দক্ষতা বাড়ে।

* চন্দ্রর-ক্ষেত্রে তারা চিহ্ন থাকলে জাতক কল্পনা প্রিয় হন এবং ভ্রমণের মাধ্যমে প্রচুর ধন আহরণ করিতে পারেন।

* মঙ্গলের-ক্ষেত্রে তারা চিহ্ন থাকলে জাতকের সামরিক বিভাগে চাকরি লাভ ও প্রচুর পরিশ্রমী হয় এবং যথেষ্ট উন্নতি লাভ করিতে পারেন।

* বুধের ক্ষেত্রে করতলে তারা চিহ্ন থাকলে জাতক ব্যবসায় প্রচুর উন্নতি করেন। এদের মধ্য অধ্যয়নে মেধা ও নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা দেখা যায়।

*বৃহস্পতির ক্ষেত্রে তারা চিহ্ন থাকলে জাতক সৌভাগ্যবান হয় এবং এরা ধন-সম্পদ, সুখশান্তি ও খ্যাতিলাভ করেন।

* শুক্রর ক্ষেত্রে তারা চিহ্ন থাকলে জাতক নারীর প্রতি দুর্বল হয়। এরা প্রেমে পরলে দুঃখ ও প্রতারিত হয়ে থাকেন।

* শনির ক্ষেত্রে তারা চিহ্ন থাকলে জাতকের চিরকাল দুঃখ হয়। এবং সর্প দংশন হওয়ার ভয় থাকে।

* রাহুর ক্ষেত্রে তারা চিহ্ন থাকিলে জাতক সেনাবাহিনীতে যোগদান করে এবং এদের যুদ্ধ ক্ষেত্রে প্রাণনাশের ভয় থাকে।

এক্স’ চিহ্ন? আসলে হাতের বিভিন্ন রেখার মধ্যে এক একটি রেখার এক একটি নাম রয়েছে। নিজের হাতের তালুর দিকে তাকান। দেখবেন, আড়াআড়ি তিনটি রেখা অত্যন্ত স্পষ্ট এবং প্রকট হয়ে রয়েছে। এর মধ্যে আঙুলের দিক থেকে প্রথম রেখাটির নাম হৃদয় রেখা, দ্বিতীয় রেখাটির নাম মস্তিস্ক রেখা, তৃতীয় রেখাটির নাম জীবন রেখা। আর উপরে-নীচে বিস্তৃত যে রেখাটি এই তিনটি (কিংবা দু’টি) রেখাকে ছেদ করছে, সেটির নাম ভাগ্য রেখা (ছবি দেখুন)।
এ বার ভাল করে তাকান নিজের হাতের তালুর দিকে। বিশেষ মনোযোগ দিন উপর থেকে দ্বিতীয় রেখা অর্থাৎ মস্তিস্ক রেখার দিকে। দেখুন তো, ভাগ্য রেখা (লম্বালম্বি রেখাটি) কি এমন ভাবে ছেদ করছে হৃদয় রেখাকে, যাতে এই দুই রেখার সংযোগ স্থলে ইংরেজি এক্স (X)-এর মতো একটি চিহ্ন তৈরি হয়? হয়েছে? বেশ। এ বার তাকান, অন্য হাতের তালুর দিকে। সেখানেও কি একই ভাবে মস্তিস্ক রেখা এবং ভাগ্য রেখার সংযোগস্থলে একটি ‘এক্স’ চিহ্ন রয়েছে? যদি থাকে, তা হলেই কেল্লাফতে।
জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, দু’ হাতেই এই জাতীয় চিহ্নের উপস্থিতি বিশেষ সৌভাগ্যকে সূচিত করে। যাঁদের হাতে এই ধরনের চিহ্ন থাকে, তাঁরা শুধু যে শারীরিক ভাবে অত্যন্ত শক্তিশালী এবং নিরোগ দেহের অধিকারী হন, তা-ই নয়, পাশাপাশি তাঁদের মানসিক দৃঢ়তাও হয় অতুলনীয়। তাঁদের ভাগ্য তাঁদের ক্ষমতা অনুযায়ী আকার ধারণ করে। ফলে সর্ব ক্ষেত্রে সাফল্য লাভ করেন তাঁরা। এতটাই খ্যাতি এবং যশ তাঁরা অর্জন করেন যে, তাঁদের মৃত্যুর পরেও বিশ্ববাসী তাঁদের মনে রাখে।
মস্কোর এসটিআই ইউনিভার্সিটি-র গবেষকদের প্রকাশিত ‘এক্স পাম মিস্ট্রি অ্যান্ড স্পিরিট সায়েন্স ফর্মুলা’ নামের গবেষণাপত্র জানাচ্ছে, পৃথিবীর মাত্র ৩ শতাংশ মানুষের দুই হাতেই এই চিহ্ন থাকে। গবেষণার মাধ্যমে তাঁরা দেখিয়েছেন, সম্রাট আলেকজান্দার, আব্রাহাম লিঙ্কন এবং ভ্লাদিমির পুতিন-এর মতো মানুষের হাতে এই চিহ্ন ছিল কিংবা রয়েছে। এঁরা প্রত্যেকেই নিজ নিজ ক্ষেত্রে অত্যন্ত সফল। কাজেই আপনিও যদি এই ৩ শতাংশ মানুষের অন্তর্ভুক্ত হন, তা হলে আপনিও নিজের ভাগ্য নিয়ে নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন।
এ ছাড়াও জ্যোতিষ শাস্ত্র মনে করে,
১. যাঁদের হাতের তর্জনীর নীচে ‘এক্স’ চিহ্ন থাকে, তাঁদের মাথায় আঘাত লাগার সম্ভাবনা থাকে, পাশাপাশি শ্বশুরবাড়ি থেকে অর্থলাভের যোগও তাঁদের রয়েছে।
২. যাঁদের মধ্যমার নীচে ‘এক্স’ চিহ্ন রয়েছে, দুর্ভাগ্য এবং অসুস্থতা তাঁদের তাড়া করে বেড়াবে সারা জীবন।
৩. যাঁদের হাতে ‘এক্স’ চিহ্নের অবস্থান অনামিকার নীচে, বিভিন্ন প্রচেষ্টায় ব্যর্থতা, অর্থহানি, এবং অবসাদের মতো সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তাঁদের।
৪. আবার কড়ে আঙুলের নীচে অবস্থিত ‘এক্স’, সেই ব্যক্তির চারিত্রিক অসততার লক্ষণ।

১. ত্রিভুজ: এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে হাতের তালুর ঠিক মাঝামাঝি যদি একটা ত্রিভুজের মতো চিহ্ন সৃষ্টি হয়, তাহলে বুঝতে হবে দেবাদিদেব এবং বিষ্ণুর আশীর্বাদ রয়েছে আপনার উপর। শুধু তাই নয়, বিশেষজ্ঞদের মতে এমন চিহ্ন থাকার অর্থ হল সেই ব্যক্তি অল্প সময়েই কর্মক্ষেত্রে দারুন উন্নতি লাভ করবেন। সেই সঙ্গে গুড লাক রোজের সঙ্গী হয়ে ওঠার কারণে জীবনে কখনও খারাপ সময়ের সম্মুখিন হতে হবে না।

২. ত্রিশূল: তালুর উপরের দিকে যদি তিনটি রেখা মিলে অনেকটা শিবের ত্রিশূলের মতো চিহ্ন তৈরি করে, তাহলে জানবেন দেবাদিদেবের আশীর্বাদে কোনও খারাপ শক্তি আপনাকে ছুঁতে পারবে না, সেই সঙ্গে যে সমস্য়াই মাথা চাড়া দিয়ে উঠুক না কেন, তা মিটে যেতে দেখবেন সময় লাগবে না।
৩. তারা বা স্টারের মতো চিহ্ন: হস্তরেখা বিশেষজ্ঞদের মতে কারও ডান হাতের তালুতে যদি তারার মতো কোনও চিহ্ন থাকে, তাহলে তাকে কাজকর্ম নিয়ে কখনই চিন্তায় থাকতে হবে না। কারণ সর্বশক্তিমানের আশীর্বাদে এমন ব্যক্তিরা অনেক কম সময়েই কেরিয়ারের একেবারে উপরের দিকে উঠে যাওয়ার সুযোগ পান। শুধু তাই নয়, নানা কারণে সফলতা এদের রোজের সঙ্গী হয়ে ওঠে। তাই তো জীবন অনন্দে ভরে ওঠে চোখের পলকে।
৪. হিরে: আপনার হাতের তালুতে কি হিরের মতো কোনও চিহ্ন রয়েছে? উত্তর যদি হ্যাঁ হয় বন্ধু, তাহলে চটজলদি ব্যাগ গুছিয়ে নিতে দেরি করবেন না যেন! কারণ এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এমন চিহ্নের অধিকারীরা দেবের আশীর্বাদে এ জীবনে নানা জায়গা ঘোরার সুযোগ পান। শুধু তাই নয়, এরা এতটাই বুদ্ধিমান হন যে সফলতার স্বাদ পেতে বেশি দিন অপেক্ষাও করতে হয় না।
৫. চাঁদের মতো চিহ্ন: এমন রেখা যাদের হাতে থাকে, তারা মূলত কেনাও সময় ভুল সিদ্ধান্ত নেন না। শুধু তাই নয়, দেবাদিদেব এবং ভগবান বিষ্ণুর আশীর্বাদ থাকার কারণে এমন মানুষেরা যে কাজই করুক না কেন তাতে সফল আসেই আসে!

৬. চৌকো বক্স: এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এমন চিহ্ন রয়েছে যাদের হাতে, তারা কখনও কোনও বিপদে পরেন না। কারণ শিব পূরণ অনুসারে যাদের উপর দেবাদিদেবের আশীর্বাদ থাকে, তাদের যে কোনও পরিস্থিতিতেই কোনও বিপদ পরার কোনও আশঙ্কা থাকে না বললেই চলে। তাই এমন হস্ত রেখার অধিকারীরা যে বেজায় “লাকি”, তা তো বলাই বাহুল্য!

৭. গ্রিল: চৌকো বক্সের মাঝে জালি-জালি, এমন চিহ্ন সৃষ্টি হলে জানবেন ভগবান শিব এবং বিষ্ণুর নেক দৃষ্টি রয়েছে আপনাদের উপরে। তাই তো আপনার জীবনে যে সমস্যাই মাথা চাড়া দিয়ে উঠুক না কেন, তা থেকে আপনি যে ঠিক বেরিয়ে আসবেনই, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

৮. কাটাকুটি বা ক্রস: হস্তরেখা বিশেষজ্ঞদের মতে যাদের ডান হাতে এমন চিহ্ন সৃষ্টি হয়, তাদের উপর সারা জীবন ভঘবান বিষ্ণু এবং নীলকষ্টের নেক দৃষ্টি থাকে, যে কারণে সমস্ত বাঁধার পাহাড় পেরিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে এদের কেউ আটকাতে পারে না। শুধু তাই নয়, সর্বশক্তিমানেদের আশীর্বাদে এদের পরিবারে সুখ এবং সমৃদ্ধির ছোঁয়া লাগে। সেই সঙ্গে কোনও ধরনের বিবাদ বা কলহ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার আশঙ্কাও যায়া কমে। ফলে এদের জীবন বেশ আনন্দেই কেটে যায়

সকল শাস্ত্রের মূল কথা হল কেবল ভক্তিভরে হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্র কীর্ত্তণ করা ৷দূর্গা নাম, ও শিব নাম।

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে,
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে ৷ গ্রহ রত্নের প্রয়োজন নেই।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200303111422

Saturday, February 22nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও শ্রীবৃদ্ধি

সুপ্রভাত
জোতিষ ও শ্রীবৃদ্ধি
মা লক্ষ্মীকে সংসারে ধরে রাখার কিছু নিয়ম বলা হল।
---------------------------------
মা লক্ষ্মী ধন- সম্পদ- ঐশ্বর্যের দেবী। ধন সম্পদ আজকের যুগে খুবুই প্রয়োজনীয়। তবে হ্যাঁ বিলাসে আরামে দম্ভে ধন সম্পদ ভোগ করা পাপ। তবে ঈশ্বরের যন্ত্র রূপে সীমিত ভোগে কোনোরূপ পাপ আসে না। শ্রীমদ্ভগবতগীতায় ভগবান নিজে বলেছেন- “যজ্ঞাবিশিষ্ট অন্ন ভোগ করো । ” যজ্ঞ বলতে কেবল কিন্তু আগুন প্রজ্বলিত করে ঘৃত বেল পাতা আহুতি দেওয়াই বোঝায় না। এই সংসার পালন, সৎ পথে কর্ম করাও একটা যজ্ঞ। সংসার পালন করে স্ত্রীপুত্র কন্যা, পিতা-মাতা আশ্রিতাকে অন্ন বস্ত্র প্রদান করাও একটা যজ্ঞ। উপার্জন করে সংসার প্রতিপালন করাও যজ্ঞ। এরপর যা অবশিষ্ট থাকে এই কর্মরূপ যজ্ঞের পর- সেটা ভোগ করুন। এতে পাপ নেই। পশু পক্ষী- ভিক্ষুক- পিতৃপুরুষদের জল প্রদান করাও পঞ্চযজ্ঞের মধ্যে পড়ে। আর দেবী লক্ষ্মীর কৃপা আজকের যুগে খুবুই দরকারি। এমনকি মন্দিরে গেলেও আপনি “প্রণামী বাক্স” দেখতে পাবেন। যাই হোক কি কি উপায়ে দেবী লক্ষ্মী অচলা হয়ে নিবাস করেন- আর কি কি উপায়ে দেবী রুষ্ট হন তা বলা হচ্ছে-

১) সবার প্রথমে মন থেকে নিন্দাচর্চা র প্রবণতাকে দূর করুন। গো- ব্রাহ্মণ- শাস্ত্র – গুরু- পিতামাতা- বয়োঃজ্যেষ্ঠ –ভক্ত মানুষ এনাদের সাথে কখনোই খারাপ ব্যবহার করবেন না। এঁনাদের সম্মান না দিলে দেবী লক্ষ্মী আপনাকে ত্যাগ করবেন।

২) গৃহে তুলসী, বাড়ীর সীমানার অল্প দূরে বিল্ব বৃক্ষ, কদলী বৃক্ষ , ডালিম বৃক্ষ, আমলকী বৃক্ষ, হরিতকী বৃক্ষ রোপোণ করুন। বিল্ব মা লক্ষ্মীর খুব প্রিয়।

৩) বাড়ীতে স্থল পদ্ম, জল পদ্ম বুনুন। এই পুস্প মা লক্ষ্মীর খুব প্রিয়। এছাড়াও বিভিন্ন প্রকারের জবা মায়ের খুব প্রিয়। তবে কদাপি ঝিন্টী ফুল মা লক্ষ্মীর পূজায় দেবেন না।

৪) গৃহে সকাল সন্ধ্যায় ঈশ্বরের পূজা- শঙ্খ ধ্বনি করুন। সন্ধ্যায় আহার করবেন না। সন্ধ্যাকালে চুল আঁচড়াবেন না। মলিন ও ছিন্ন ও অপরিচ্ছন্ন বস্ত্র পড়বেন না। সন্ধ্যায় ধূপ দীপ জালুন। তুলসী মঞ্চে ধূপ দীপ দেখান।

৫) গৃহে মাকড়সা বা মাকড়সার জাল থাকলে সবার প্রথমে দূর করুন। মাকড়সা অলক্ষ্মীর প্রতীক। মাকড়সার জ্বাল অলক্ষ্মী দেবীর প্রিয় স্থান। অলক্ষ্মী দেবী একবার সংসারে আগমন করলে সেই সংসারের ধ্বংস অনিবার্য । ছাড়পোকা , মশা, মাছি, আরশোলা, ইঁদুর আদি দূষিত কীটকে গৃহ থেকে দূর করুন।

৬) শৌচাগার, বাথরুমে কোনো দূষিত কীটের আস্তানা যেনো না হয়। এগুলো পরিষ্কার রাখবেন। বাস্তু শাস্ত্র মতে শৌচাগার নোংরা থাকলে অশুভ প্রভাব গৃহে প্রবেশ করে। এর ফলে রোগের শিকার হবেন। গৃহে গোশালা থাকা খুবুই ভালো। গোশালা পরিষ্কার রাখবেন। গোমাতাকে যত্নে রাখবেন। গোমাতাকে কদাপি প্রহার করবেন না।

৭) ঘরবাড়ী পরিষ্কার রাখবেন। যেখানে সেখানে নোংরা , থুথু, পান খেয়ে পিক ফেলবেন না। বিশেষ বাড়ীতে প্রবেশের মেন গেট এমন স্থানে পরিষ্কার রাখুন।এখন আমাদের পাকা বাড়ী সবারই- তাই গোময় দিয়ে গৃহ লেপনের দরকার নেই। ফিনাল দিয়ে গৃহ মুছুন। বাড়ীতে ফুলের গাছ লাগান।

৮) স্বামী – স্ত্রী কলহ করবেন না। স্বামী কখনো স্ত্রীকে নির্যাতন করবেন না। স্ত্রীও স্বামীকে কখনো নির্যাতন করবেন না। শ্বশুড় শ্বাশুড়ী- আত্মীয় পরিজন দের যত্ন সম্মান করুন। গৃহে অতিথি এলে সাধ্য মতো সেবাযত্ন করুন। কথায় বলে “অতিথি নারায়ণ”।

৯) বাড়ীতে মুরগী, কালো পায়রা পোষা মানা আছে। হ্যাঁ সাদা পায়রা মা লক্ষ্মীর খুব প্রিয়। ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে এমনটাই লেখা।

১০) লক্ষ্মী দেবীর ঘট কখনো স্টীলের করবেন না। হয় মাটির করুন নাহলে পিতল। পারলে মা লক্ষ্মীর পূজায় পিতলের বাসন অভাবে পদ্মপাতা বা কলা পাতা ব্যবহার করুন। স্টীলের বাসনে লক্ষ্মী পূজা নিষিদ্ধ। লক্ষ্মী মাতার পূজাতে ঘণ্টা বাজাবেন না। শঙ্খধ্বনি আর হুলুধ্বনি দিবেন পূজোর সময়।

১১) পদ্ম ফুল মা লক্ষ্মীর প্রিয়। মায়ের পূজাতে পদ্মফুল দেবেন ।

১২) মা লক্ষ্মীর একা ছবি বসানোর থেকে লক্ষ্মীনারায়ণ যুগল ছবি পূজা করবেন। সর্বদা মা লক্ষ্মীর পূজার সাথে সাথে ভগবান শ্রীনারায়ণের পূজা করবেন।

১৩) গৃহে কোন্দল, মারামারি, হিংসা , উচ্চকন্ঠে কথাবার্তা এগুলো ত্যাগ করুন। মা লক্ষ্মী এতে চলে যান ।

১৪) মা লক্ষ্মীর পূজার সময় স্ত্রীরা তাঁতের লালপাড় সাদা শাড়ী, কপালে সিঁথিতে সিঁদূর, পায়ে আলতা , শাঁখা – পলা পড়ে দিয়ে যথাসাধ্য সোনার গহনা পড়ে পূজাতে বসবেন । মায়ের পূজায় আড়ম্বর নেই। যার যেমন সামর্থ্য । সামান্য চাল কলার নৈবদ্য দিয়েই মায়ের পূজা হয়। পাঁচালী ভক্তিভাবে পড়বেন।

১৫) অন্ন – ব্যাঞ্জন নষ্ট করবেন না। গহনা মাটিতে রাখবেন না। অন্নের ওপর ক্রোধ করে খাবার নষ্ট করবেন না। মা লক্ষ্মী এতে রুষ্টা হন। আর ভক্তিভাবে বার ব্রত করবেন। পূজা অর্চনা বাদ দেবেন না।

১৬) সবচেয়ে বড় কথা সাধু সন্ন্যাসী- অভুক্ত- দ্বিপ্রহরে কেউ গৃহে এলে অন্ন খাদ্য প্রদান করুন। এতে মা সন্তুষ্ট হন।

আরোও বিষদে জানতে মা লক্ষ্মীর পাঁচালী পড়ুন। সেখানে মা লক্ষ্মীর কৃপা প্রাপ্তির অনেক উপায় লেখা আছ

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200222141037

Friday, February 21st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও দাম্পত্য সুখ

জোতিষ ও দাম্পত্য সুখ

সুপ্রভাত
শুভ শিব রাত্রি উপলক্ষে সকলকে জানায় আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ।

আমার আজকের প্রতিবেদন পরে সকল দম্পতির জীবন সূন্দর হউক,পরে ভালো লাগলে সকলকে শেয়ার করে উপকৃত করুন।নিচের লিঙ্ক টিতে ক্লিক করুন।

https://www.youtube.com/channel/UCLklBn1qgJDcEbzIlhI2o5Q

জোতিষ ও দাম্পত্য জীবনে সুখ

দাম্পত্য সুখের ভিত্তি হ’ল স্বামী স্ত্রীর মধ্যে পারস্পরিক প্রেম-প্রীতি ভালবাসা-বোঝাপড়া। উভয়ের মনোবৃত্তি অনুরূপ হলে দাম্পত্য জীবনে সুখের অভাব ঘটার কথা নয়.
কিন্তু বাস্তবে সকলের জীবনে এই প্রার্থনা পূর্ণ হয় না। বিবাহের, এমন কি প্রেমজ বিবাহের অনতিকাল পরেই ব্যক্তিত্বের সংঘাত বাধে। পতি ও পত্নীর মধ্যে মানসিক দূরত্ব সৃষ্টি হয় ও তা অনেক সময় উভয়ের মধ্যে দুস্তর ব্যবধানে পরিণত হয়, সুখের পরিবর্তে আসে অশান্তি, কোন কোন সময় বিচ্ছেদ।
এখন প্রশ্ন এই যে, জ্যোতিষ কি এই বিষয়ে আমাদের পূর্বেই সাবধান করতে পারে?
কোন জাতক বা জাতিকার কোষ্ঠী বিচারে আগেই যদি জানতে পারা যায় যে তাহার দাম্পত্য সুখের যোগ নেই, তা হলে তার বিবাহের আগে সতর্কতা অবলম্বন করা যেতে পারে.. বিবাহিত জীবন বিষয়ে সপ্তমভাবের মত দ্বিতীয়ভাবও বিচার করতে হবে ।
তা ছাড়া, দ্বিতীয়ভাব কুটুম্বস্থান। বিবাহিত জীবনে সাফল্য বা অসাফল্যের পিছনে কুটুম্বদের ভূমিকা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ, পতি পত্নীর উভয় পক্ষেরই। সেই কারণেই বিবাহিত জীবনের জ্যোতিষিক অনুসন্ধানে ধনভাব ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ, চতুর্থভাব (সুখ) এবং দ্বাদশ (শয্যা সুখ) ভাবেরও গুরুত্ব আছে।
স্থির কাকরত্বে শুক্র পত্নীকারক গ্রহ। সপ্তমভাবপতি ও সপ্তমপতির নবাংশপতি হতে পতির বিচার করতে হয়।
বিবাহোত্তর জীবনে সুখলাভের সম্ভাবনা বিষয়ে প্রাচীন জ্যোতিষ গ্রন্থাদিতে যা পত্নীসুখ বিষয়ে লিখিত, তা পতিসুখ সম্বন্ধেও প্রযোজ্য।
লগ্নের সপ্তমস্থান শুভ গ্রহের ক্ষেত্র এবং শুভগ্রহ দ্বারা যুক্ত বা দৃষ্ট হলে পত্নীসুখ ও শ্বশুর কুলোদ্ভব সুখ হয় এবং স্ত্রী রূপবতী গুণবতী হয়। বিপরীতে- বিপরীত ফল হয় অর্থাৎ সপ্তমস্থান পাপক্ষেত্র হয়ে পাপগ্রহযুক্ত বা দৃষ্ট হলে ঐ প্রকার সুখ হয় না। শুভাশুভ মিশগ্রহে মিশ্র ফল চিন্তনীয়।
লগ্নাপেক্ষা সপ্তমে বহু পাপগ্রহের অবস্থানে বহু স্ত্রী সত্ত্বেও স্বল্প সুখ এবং বহু শুভগ্রহের অবস্থানে একটি স্ত্রী হলেও বিশেষ সুখ হয়। পতির কুন্ডলীতে লগ্নপতি ও সপ্তমপতি যে গ্রহের ক্ষেত্রে ও নবাংশে অবস্থিত, সেই গ্রহের ক্ষেত্রে বা নবাংশে স্ত্রীর জন্ম হলে সেই পত্নী স্বামীর সুখদায়িনী হয়ে থাকে। পতির জন্মকুন্ডলীতে চন্দ্র যে রাশিতে অবস্থিত, সেই রাশির সপ্তমরাশিদর্শী গ্রহের বা তদরাশি স্থিত গ্রহের ক্ষেত্রে যদি স্ত্রীর জন্ম হয়, তাহা হলে সেই স্ত্রী পতিপ্রিয়া হয়।
নারীর জন্মকুন্ডলীতে দ্বিতীয়, সপ্তম ও দ্বাদশপতি বৃহস্পতি দৃষ্ট এবং কেন্দ্র কোনস্থ হলে, অথবা সপ্তমপতির দ্বিতীয়ে, সপ্তমে বা একাদশ স্থানে শুভ গ্রহের অবস্থানে জাতক/ জাতিকা স্ত্রী/ পতি পুত্র সুখে সুখী হয়।
চন্দ্র ও লগ্ন হতে সপ্তমভাব যদি নবমপতি বা স্বীয় পতি বা শুভগ্রহ যুক্ত/দৃষ্ট হয়, তাহা হলে সপ্তমভাবের শুভ হয় এবং সেক্ষেত্রে বিবাহিত জীবন সুখের হয়।
সপ্তমভাব যদি সমরাশি হয়, সেই রাশ্যাধিপতি ও শুক্র যদি সমরাশিস্থিত হয় এবং পঞ্চম ও সপ্তমভাবের অধিপতিদ্বয় বলবান হয় ও অস্তমিত না হয়, তাহা হলে স্ত্রী পুত্র সুখ হয়।
কোন নারীর জন্মকুন্ডলীতে যদি
ক) লগ্ন বা লগ্নপতি ও চন্দ্র সমরাশিস্থিত এবং শুভগ্রহ যুক্ত, অথবা
খ) চন্দ্র, লগ্ন ও চতুর্থভাব যদি শুভ গ্রহ যুক্ত বা দৃষ্ট, বা
গ) লগ্নাপেক্ষা ত্রিকোণে (লগ্নে, পঞ্চমে, নবমে) শুভগ্রহেরা অবস্থিত, অথবা যদি সপ্তমভাব ও ঐ ভাব নবংশের অধিপতি শুভগ্রহ হয়, তাহা হলে সেই নারী গুণবতী ও সৌভাগ্যবতী হয়। পতিসুখ না পেলে সেই নারীকে সৌভাগ্যবতী বলা যাবে না, সুতরাং এই সকল যোগে পত্নী পতিসৌখ্যলাভ করে।
পত্নীর পতিপ্রিয়া হবার আরও কয়েকটা যোগ —-
ক) লগ্ন সমরাশিতে এবং মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি ও শুক্র অতীব বলবান,
খ) লগ্নের নবাংশপতি শুভ গ্রহ
গ) লগ্নে শুক্র ও চন্দ্র বা বুধ ও চন্দ্র বা বুধ ও শুক্র অথবা শুভগ্রহ থাকলে,
ঘ) সপ্তমে একাধিক শুভগ্রহ বা পূর্ণচন্দ্র থাকলে,
ঙ) গুরু, শুক্র, বুধ ও চন্দ্র সকলেই লগ্নকে পূর্ণদৃষ্টি দিলে,
চ) লগ্ন থেকে কেন্দ্র কোণে বৃহস্পতি, বিশেষতঃ স্বগৃহে বা তুঙ্গ রাশিতে,
ছ) অষ্টমভাব থেকে নবমে এবং লগ্ন হতে নবমে শুধুমাত্র শুভ গ্রহের অবস্থান,
জ) লগ্ন ও রাশি শুধুমাত্র শুভগ্রহ দ্বারা দৃষ্ট।
দাম্পত্য সুখ বিচারে পতি-পত্নীর মিত্রতা-বৈরিতা বিচার ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। বিবাহে পাত্র-পাত্রীর কোষ্ঠীর মিল দেখার জন্য প্রচলিত যে অষ্টকূট যোটক বিচার পদ্ধতি ঐ পদ্ধতির অষ্টকুটের অন্যতম কুট, বর ও কন্যার উভয়ের রাশির অধিপতির মিত্রতা, ভাবী স্বামী-স্ত্রীর মানসিক সৌখ্যের অন্যতম নির্ণায়ক হিসাবে গণ্য হতে পারে। তবে এ’ছাড়া উভয়ের চন্দ্রস্থিত নবাংশ পতিদ্বয়ের এবং উভয়ের চন্দ্রস্থিত রাশির অধিপতির দ্বয়ের যে যে নবাংশে অবস্থিত সেই নবাংশ পতিদ্বয়েরও মিত্র আছে কিনা দেখা প্রয়োজন, থাকলে ভাবী বর বধুর মানসিক সম্প্রীতি বুঝতে হবে, না থাকলে সম্প্রীতির অভাব বুঝতে হবে।
দাম্পত্য সম্প্রীতি বা পতি-পত্নীর পরস্পর মিত্রতা-শত্রুতা বিষয়ে নানা যোগের উল্লেখ করার সময় অনেক সময় দাম্পত্যসুখের অভাবের যোগের কথাও বলা হয়েছে, তবে
দাম্পত্য সুখের অভাব সম্পর্কে নির্দিষ্ট কিছু যোগ —
১) শুক্র অবস্থিত রাশি হতে সপ্তমে পাপগ্রহের অবস্থান বা শুক্র পাপযুক্ত,
২) চন্দ্র সপ্তমস্থ, সপ্তমপতি ব্যয়স্থ এবং শুক্র দুর্বল,
৩) দ্বাদশপতি লগ্নে বা সপ্তমে,
৪) ব্যয়াধিপ শত্রু নবাংশে নীচ নবাংশে. অষ্টমভাব-নবাংশে বা ষষ্ঠাষ্টমে স্থিত,
৫) শুক্রের ত্রিকোণে অর্থাৎ পঞ্চমে বা নবমে শনির অবস্থান,
৬) সপ্তমে শনির অবস্থান,
৭) সপ্তমপতি পাপ নবাংশে, বা নীচ নবাংশে,
৮) ক্রুর ষষ্ঠাংশে,
৯) শুক্র নীচ নবাংশে,
১০) সপ্তমপতি রবির রাশিতে অর্থাৎ সিংহে এবং রবি পাপগ্রহের রাশিতে বা নবাংশে এবং পাপগ্রহ যুক্ত,/দৃষ্ট,
১১) চন্দ্রের রাশিতে সপ্তম পতি ও চন্দ্র পাপ নবাংশে,
১২) স্ত্রীজাতকের সপ্তমে বা অষ্টমে পাপগ্রহ, বিশেষতঃ সপ্তমে একাধিক দুর্বল পাপগ্রহের অবস্থান, অথবা সপ্তমে পাপগ্রহ দৃষ্ট রবি স্থিত হলে।
দাম্পত্য সুখ বা সুখের অভাব সম্বন্ধে নির্দিষ্ট কিছু যোগের উল্লেখ এই প্রবেন্ধে করা হল, তবে কোন দম্পতির জীবনে সুখ বিষয়ে সিদ্ধান্ত করার জন্য, শুধুমাত্র এই যোগগুলি বা এই ধরণের যোগের উপর সম্পূর্ণ নির্ভর করা যাবে না-উভয়ের কোষ্ঠীর সামুহিক মূল্যায়ন, যোগকারী গ্রহের এবং চন্দ্র ও শুক্রের বলাবল ও শুভাশুভত্ব বিবেচনা করতে হয় ।
এছাড়া পাত্র পাত্রির লগ্ন থেকে দ্বাদশ ভাবের এবং গ্রহের যথা অগ্নি,পৃথবী,বায়ু,জল পরস্পরের বন্ধুত্বেব পূর্ণ সম্পর্ক হতে হবে তা না হলে হাজার চেষ্টা করেও উভয়ের মনের মিলন ঘটা সম্ভব নয় এতে অশান্তি অবসম্ভাবি ।

দাম্পত্য জীবনে সুখী হতে স্বামী স্ত্রী উভয়ই সাদা পোশাক পরে শুক্রের বীজমন্ত্র করন।

প্রতিকার
শুক্রের বীজমন্ত্র
———
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায়। জপ সংখ্যা – ২১০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভৃগুসুতায় বিদ্মহে দিব্যদেহায় ধীমহিঃ তন্নঃ শুত্রঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ হিমকুন্দমৃণালাভং দৈত্যানাং পরমং গুরুম্। সর্বশাস্ত্রপ্রবক্তারং ভার্গবং প্রণমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ভুবনেশ্বরী।
ধারণরত্ন – হীরা, ধূপ – গুগুল, বার – শুক্রবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200221065235

Wednesday, February 19th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

চোখ দেখে মানুষ চিনুন ও জোতিষ।

সুপ্রভাত
চোখ দেখে মানুষ চিনুন ও জোতিষ।

চোখ দেখেই খুব সহজেই মানুষের ব্যক্তিত্ব ও চরিত্র সম্বন্ধে জেনে নিন! লাভ আপনারইহবে।
: জ্যোতিষ শাস্ত্রের মতে মানুষের মানুষের চোখ, মুখ ও নানান স্থান দেখে মানুষের প্রকৃতি, ভাগ্য নির্নয় করা যায়।চোখ দেখে মানুষকে চেনার উপায় জেনে নিন।

চোখ দেখে মানুষ বিচার:

1)কোটোর ও রড় চোখ: দুষ্টু চরিত্রের হয়ে থাকে।
এদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করার ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করুন।

2)গভীরমত: অত্যাধিক সম্মানী হয়।

3)হাতির মতো: এরা নিরীহ প্রকৃতির হয়।বোকা ও হয় খুব।

4)অত্যাধিক উচু: মানসিক দুর্বলতা, মাথার সমস্যা এবং থাইরয়েডে ভোগে।

5)টানা ও সমতল: অতি বুদ্ধির লক্ষণ।এরাও মানুষ কে প্রতারণা করে।

6)সাদা: রক্ত শুন্যতা ও বুদ্ধিমান।

৭)ছোট ও স্থিতিশীল: এরা শান্ত,ভদ্র,ও মহৎ হয়।

৮)লাল চোখ: মদ‍্যপ ,লম্পট,ঠকবাজ ,ও দালাল

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??:
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200219115351

Wednesday, February 19th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ শ্রাস্ত্রে দুর্যোগ-দুর্ঘটনায় মৃত্যুযোগ,

 জোতিষ শ্রাস্ত্রে দুর্যোগ-দুর্ঘটনায় মৃত্যুযোগ,

সুপ্রভাত

জোতিষ শ্রাস্ত্রে দুর্যোগ-দুর্ঘটনায় মৃত্যুযোগ,

রাখে হরি মারে কে! অর্থাৎ স্বয়ং ভগবান যাকে রক্ষা করেন তাকে প্রাণে মারবার ক্ষমতা কারও নেই। এই ছোট্ট বাক্যটি প্রায়ই শোনা যায়। সত্যিই কি তাই? এই যে বিশাল পৃথিবীর চার দিকে অহরহ কত দুর্ঘটনা ঘটে চলেছে। অনেক দুর্ঘটনা আমাদের রাতের ঘুম কেড়ে নেয়। সংবাদপত্র বা টিভির পর্দায় প্রতিনিয়ত তার প্রমান পাচ্ছি, এর সবটাতেই কি কেবলমাত্র বিধাতারই হাত?

একটি প্রশ্ন আমাদের মাঝেমধ্যে এসেই যায়- সংবাদপত্রে বা টিভিতে প্রায়ই দেখা যায় বড়বড় ভূমিকম্প, মহামারী, বন্যা বা বড়বড় দুর্ঘটনা যেমন ট্রেন বা প্লেন দুর্ঘটনার সংবাদ। এই দুর্ঘটনাগুলিতে দেখা যায় একই সময়ে একই স্থানে বহু লোকের মৃত্যু হয়েছে, আবার অদ্ভুত ভাবে অনেকেই প্রাণে বেঁচে গেছেন। এর পিছনে কি কোনও জ্যোতিষীয় নিয়ম কাজ করছে? উত্তরটা হল- হ্যাঁ, করছে।

বিশ্বের প্রত্যেকটি ঘটনা জ্যোতিষ এবং গ্রহ-নক্ষত্রের গতির দ্বারা স্পন্দিত হয়।

আকস্মিক দুর্ঘটনা ঘটার এবং তাতে মানুষের মৃত্যুর কারণ:

১। বিশ্বের প্রত্যেকটি ভূ-ভাগ আলাদা আলাদা গ্রহের নিয়ন্ত্রণে আছে। দুর্ঘটনার সময় ওই ক্ষেত্রের স্বামীগ্রহ কমজোর হয় অথবা অনিষ্ট প্রভাবে থাকে।

২। দুর্ঘটনাগ্রস্ত স্থানের নামের রাশিও এক্ষেত্রে কাজ করে। কোনও দেশের জন্মলগ্ন, রাশি, ওই সময় ওই দেশের রাজা বা প্রধানমন্ত্রীর রাশি, তাঁর উপর চলতে থাকা গ্রহদের মহাদশা-অন্তদশা, গোচর ইত্যাদির প্রভাবও দুর্ঘটনার উপর পড়ে। যেমন- একই পরিবারে বসবাসকারী মাতা-পিতা, ভাই-বোনের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আর্থিক স্থিতি ইত্যাদি বিষয় পরস্পরের অনন্য প্রভাব পড়ে।

একই দুর্ঘটনায় মৃত ব্যক্তিদের জন্মপত্রিকায় নিম্নলিখিত যোগগুলির কোনও না কোনও যোগ অবশ্যই থাকবে:

১। লগ্ন বা লগ্নাধিপতি পাপ যুক্ত হবে, অথবা ত্রিকোণ স্থানে হবে, অথবা পাপকর্তরী যোগ (পাপ গ্রহ দ্বারা বেষ্টিত) সৃষ্টি হবে।

২। বালরিষ্ট, অল্পায়ু, চোট, দুর্ঘটনা, জলে ডোবার যোগ, মঙ্গল শনির প্রতিযোগ কোষ্ঠীতে অবশ্যই বিদ্যমান হবে।

৩। ষষ্ঠ ভাব মজবুত হবে, ষষ্ঠ ভাব অধিপতি স্থানে থাকবে এবং পাপদ্বারা প্রভাবিত হবে।

৪। অষ্টাধিপতি অষ্টম ভাব এবং আয়ুস্থান ও অধিপতি ক্ষীণ হবে, অস্তগত হবে, অথবা পাপদ্বারা প্রভাবিত হবে।

৫। মারকেশ গ্রহের মহাদশা-অন্তদশা চলতে থাকবে।

৬। এই সকল কারণ-ছাড়া সকল মৃত্যুপথযাত্রীর গোচর খারাপ হবে।

৭। দুর্ঘটনা সম্পর্কিত মৃত্যুযোগ হলে, অর্থাৎ কোনও জাতকের অষ্টম ভাবের অধিপতির সাথে তিন অথবা তার অধিক গ্রহ একই রাশিতে থাকলে ওই ব্যক্তি অন্য ব্যক্তিদের সাথে একই সঙ্গে মারা যাবে।

প্রতিবিধান:১)মহামৃত‍্যূজ্ঞয় কবচম দক্ষীনা ১২০০০/
২)মহাসংকোটমোচন কবচম্ দক্ষীনা ১০০০০/

৩)মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র, স্তোত্রং ও ফলশ্রুতি
মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র স্নান করে
============

ওঁ ত্র্যম্বকং যজামহে সুগন্ধিং পুষ্টিবর্ধনম।
উর্বারুকমিববন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মামৃতাৎ স্বাহা।
ভাবার্থ --- হে সৃষ্টিকর্তা, ধর্তা ও হর্তা পরমাত্মন! তুমি আমাদের জন্য সুগন্ধিত, পুষ্টিকারক তথা বলবর্ধক ভোগ্য বস্তু দান করো। আমরা অত্যন্ত শ্রদ্ধা ও ভক্তিসহকারে তোমার ভজন করি। হে দেব! আমরা পূর্ণায়ু ও পূর্ণভোগ করেই যেন এই শরীর রূপী বন্ধন থেকে মুক্ত হতে পারি।
-
ব্যাখ্যা --- খরমুজ পাকলেই বিনা কষ্টে সে তার ডাল থেকে মুক্ত হয়ে যায়। হে প্রভো! আমরা যেন এই জন্ম-মৃত্যু চক্র থেকে মুক্ত হয়ে কিন্তু তোমার অমৃতময়ীস্নেহ থেকে যেন বিমুখ না হই। তোমার অমৃতধারার বরদ হস্ত সদা যেন আমাদের উপরে থাকে।

মহামৃত্যুঞ্জয় স্তোত্রং
==============
চন্দ্রার্কাগ্নিবিলোচনং স্মিতমুখং পদ্মদ্বয়ান্তস্থিতং
মুদ্রাপাশমৃগাক্ষসত্রবিলসত্পাণিং হিমাংশুপ্রভম্ |
কোটীন্দুপ্রগলত্সুধাপ্লুততমুং হারাদিভূষোজ্জ্বলং
কান্তং বিশ্ববিমোহনং পশুপতিং মৃত্যুঞ্জযং ভাবয়েত্ ||
রুদ্রং পশুপতিং স্থাণুং নীলকণ্ঠম উমাপতিম্ |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ১||
নীলকন্ঠং কালমূর্ত্তিং কালজ্ঞং কালনাশনম্ |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ২||
নীলকণ্ঠং বিরূপাক্ষং নির্মলং নিলয়প্রদম্ |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ৩||
বামদেবং মহাদেবং লোকনাথং জগদ্গুরুম্ |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ৪||
দেবদেবং জগন্নাথং দেবেশং বৃষভধ্বজম্ |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ৫||
ত্র্যক্ষং চতুর্ভুজং শান্তং জটামকুটধারিণম্ |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ৬||
গঙ্গাধরং মহাদেবং সর্বাভরণভূষিতম্ |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ৭||
ভস্মোদ্ধূলিতসর্বাঙ্গং নাগাভরণভূষিতম্ |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ৮||
অনন্তমব্যযং শান্তং অক্ষমালাধরং হরম্ |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ৯||
আনন্দং পরমং নিত্যং কৈবল্যপদদায়িনম্ |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ১০||
অর্দ্ধনারীশ্বরং দেবং পার্বতীপ্রাণনায়কম্ |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ১১||
প্রলয়স্থিতিকর্ত্তারমাদিকর্ত্তারমীশ্বরম্ |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ১২||
ব্যোমকেশং বিরূপাক্ষং চন্দ্রার্দ্ধকৃতশেখরম্ |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ১৩||
গঙ্গাধরং শশিধরং শঙ্করং শূলপাণিনম্ |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ১৪||
অনাথঃ পরমানন্তং কৈবল্যপদগামিনি |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ১৫||
স্বর্গাপবর্গদাতারং সৃষ্টিস্থিত্যন্তকারণম্ |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ১৬||
কল্পায়ুর্দ্দেহি মে পুণ্যং যাবদায়ুররোগতাম্ |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ১৭||
শিবেশানাং মহাদেবং বামদেবং সদাশিবম্ |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ১৮||
উত্পত্তিস্থিতিসংহারকর্তারমীশ্বরং গুরুম্ |
নমামি শিরসা দেবং কিং নো মৃত্যুঃ করিষ্যতি || ১৯||

ফলশ্রুতি
======

মার্কণ্ডেযকৃতং স্তোত্রং যঃ পঠেচ্ছিবসন্নিধৌ | তস্য মৃত্যুভয়ং নাস্তি নাগ্নিচৌরভযং ক্বচিত্ || ২০||
শতাবর্ত্তং প্রকর্তব্যং সংকটে কষ্টনাশনম্ | শুচির্ভূত্বা পথেত্স্তোত্রং সর্বসিদ্ধিপ্রদায়কম্ || ২১||
মৃত্যুঞ্জয় মহাদেব ত্রাহি মাং শরণাগতম্ | জন্মমৃত্যুজরারোগৈঃ পীডিতং কর্মবন্ধনৈঃ || ২২||
তাবকস্ত্বদ্গতঃ প্রাণস্ত্বচ্চিত্তোঽহং সদা মৃড | ইতি বিজ্ঞাপ্য দেবেশং ত্র্যম্বকাখ্যমনুং জপেত্ || ২৩||
নমঃ শিবায় সাম্বায় হরয়ে পরমাত্মনে | প্রণতক্লেশনাশায় যোগিনাং পতয়ে নমঃ || ২৪||

|| শ্রীমার্কণ্ডেযপুরাণে মার্কণ্ডেযকৃত মহামৃত্যুঞ্জয়স্তোত্রং সম্পূর্ণম্ ||

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks

পরে ভালো লাগলে নিচের লিঙ্ক টি সাবস্ক্রাইব করুন।

https://www.youtube.com/watch?v=yaLgGIypaS4&feature=share



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200219115003

Tuesday, February 18th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

বাড়িতে বা দোকানে অশুভ শক্তির বিনাশ

বাড়িতে বা দোকানে অশুভ শক্তির বিনাশ

সুপ্রভাত
আপনার বড়ীতে বা দোকানে অশুভ শক্তি আছে কিভাবে বুঝবেন ও প্রতিকার।

1.পরিস্কার কাঁচের গ্লাসে, জল ভরে নিয়ে তাতে সি সল্ট রাখুন এক তৃতীয়াংশ। মনে রাখতে হবে, কাঁচের গ্লাসে যেন কোনও রকমের ফাটল না থাকে।


2.গ্লাসের এক তৃতীয়াংশ ভর্তি করুন সাদা ভিনিগার দিয়ে। কোনও রকমভাবে যেন গ্লাসটির তরল না নড়ে যায় সেদিকে নজর রাখতে হবে। চামক দিয়ে নাড়িয়ে নিতে গহে গোটা মিশ্রণকে।

3.বাড়ির যে অংশে নেগেটিভ এনার্জি সবচেয়ে বেশি বলে আপনার ধারণা, সেই অংশে গ্লাসটি রেখে দিতে হবে। সহজে যেন সেই গ্লাস কেউ দেখতে না পায় , তা নজরে রাখতে হবে।

4.যদি গ্লাসের জল স্বচ্ছ থাকে, তাহলে নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন য়ে আপনার বাড়িতে কোনও অশুভ শক্তি নেই। তবে যদি গ্লাসের জল হালকা সহুজ হয় বা ঘোলাটে হয়ে যায়, তাহলে চিন্তার কারণ রয়েছে। সেক্ষেত্রে বাস্তুবিশেষজ্ঞের কাছে পরামর্শ নিতে পারেন

প্রতিবিধান : বাড়িতে নবগ্ৰহ পূজা বা প্রতি দিন প্রতিটি গ্ৰহের উপাসনা।

সকল বন্ধুদের কাছে আমার অনুরোধ সামনে নতুন বছর২০২০,সকলের রত্ন কেনার ও জোতিষের কাছে যাওয়া সম্ভব নয়।তাই সকলের মঙ্গলের কথা ভেবে আমি গ্ৰহ তুষ্টির জন্য নবগ্ৰহ উপাসনা ও তাদের ইষ্টদেবীর বীজমন্ত্র দিলাম।ভালো লাগলে সেয়ার করে সকল বন্ধুদের পড়ার সূযোগ ক‍রে দিন ,এইভাবে আমরা সবাই ভালো থাকতে পারি।অনুরোধ পূরো লেখা টি পড়ে কমেন্ট ও সেয়ার করুন।

*****নবগ্ৰহ উপাসনা****

সূর্য্য
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং হ্রীং সূর্য্যায়। জপ সংখ্যা – ৬০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভাস্করায় বিদ্মহে মহাতেজায় ধীমহিঃ তন্নঃ সূর্যঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ জবাকুসুমসংকাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্। ধ্বান্ত্যারিং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোঽস্মি দিবাকরম্॥
ইষ্টদেবতা – মাতঙ্গী।
ধারণরত্ন – চুনী, ধূপ – গুগগুল, বার – রবিবার, প্রশস্ত সময় – সকাল৬.০৪- ১০ টা পর্যন্ত।

চন্দ্র
মন্ত্র – ওঁ ঐং ক্লীং সোমায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১৫০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ক্ষীরপুত্রায় বিদ্মহে অমৃতত্বায় ধীমহিঃ তন্নঃ চন্দ্রঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ দধিশঙ্খতুষারাভং ক্ষীরোদার্ণবসম্ভবম্। নমামি শশিনং ভক্ত্যা শম্ভোর্মুকুটভূষণম্॥
ইষ্টদেবতা – কমলা।
ধারণরত্ন – মুক্তা, ধূপ – সরলকাষ্ঠ, বার – সোমবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যা ৬-৭ পর্যন্ত।

মঙ্গল
মন্ত্র – ওঁ হুং শ্রীং মঙ্গলায়ঃ। জপ সংখ্যা – ৮০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ অঙ্গারকায় বিদ্মহে শক্তিহস্তায় ধীমহিঃ তন্নঃ ভৌমঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ ধরণীগর্ভসম্ভূতং বিদ্যুৎপুঞ্জসমপ্রভম্। কুমারং শক্তিহস্তঞ্চ লোহিতাঙ্গং নমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – বগলামুখী।
ধারণরত্ন – প্রবাল, ধূপ – দেবদারু, বার – মঙ্গলবার, প্রশস্ত সময় – সকাল ৯-১২ টা পর্যন্ত।

বুধ
মন্ত্র – ওঁ ঐং শ্রীং শ্রীং বুধায়ঃ। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সৌম্যরূপায় বিদ্মহে বাণেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ বুধঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ প্রিয়ঙ্গুকলিকাশ্যামং রূপেণাপ্রতিমং বুধম। সৌম্যং সর্বগুণোপেতং তং বুধং প্রণাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ষোড়োশী অথবা ত্রিপুরভৈরবী।
ধারণরত্ন – পান্না, ধূপ – সঘৃত দেবদারু, বার – বুধবার, প্রশস্ত সময় – বেলা৭-১১ টা পর্যন্ত।

বৃহস্পতি
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং ক্লীং হুং বৃহস্পতয়ে। জপ সংখ্যা -১৯০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ আঙ্গিরসায় বিদ্মহে দণ্ডায়ুধায় ধীমহিঃ তন্নঃ জীবঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ দেবতানাং ঋষিণাঞ্চ গুরুং কনকসন্নিভম্। বন্দ্যভূতং ত্রিলোকেশং তং নমামি বৃহস্পতিম্॥
ইষ্টদেবতা – তারা।
ধারণরত্ন – পোখরাজ, ধূপ – দশাঙ্গ, বার – বৃহস্পতিবার, প্রশস্ত সময় – বেলা ১২ পর্যন্ত।

শুক্র
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং শ্রীং শুক্রায়। জপ সংখ্যা – ২১০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ ভৃগুসুতায় বিদ্মহে দিব্যদেহায় ধীমহিঃ তন্নঃ শুত্রঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ হিমকুন্দমৃণালাভং দৈত্যানাং পরমং গুরুম্। সর্বশাস্ত্রপ্রবক্তারং ভার্গবং প্রণমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ভুবনেশ্বরী।
ধারণরত্ন – হীরা, ধূপ – গুগুল, বার – শুক্রবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা। ৬-৮ টা পর্যন্ত

শনি
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়। জপ সংখ্যা – ১০০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সূর্যপুত্রায় বিদ্মহে মৃত্যুরূপায় ধীমহিঃ তন্নঃ সৌরিঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ নীলাঞ্জনসমাভাসং রবিপুত্রং যমাগ্রজম্। ছায়ায়া গর্ভসম্ভূতং তং নমামি শনৈশ্চরম্॥
ইষ্টদেবতা – দক্ষিণকালিকা।
ধারণরত্ন – নীলা, ধূপ – কৃষ্ণাগুরু, বার – শনিবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।

রাহু
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং রাহবে। জপ সংখ্যা – ১২০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ শিরোরূপায় বিদ্মহে অমৃতেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ রাহুঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ অর্দ্ধকায়ং মহাঘোরং চন্দ্রাদিত্যবিমর্দকম্। সিংহিকায়াঃ সুতং রৌদ্রং তং রাহুং প্রণমাম্যহম্॥
ইষ্টদেবতা – ছিন্নমস্তা।
ধারণরত্ন – গোমেদ, ধূপ – দারুচিনি, বার – শনি/মঙ্গল বার, প্রশস্ত সময় – সকাল ১১-১.৩০দুপুর পর্যন্ত।

কেতু
মন্ত্র – ওঁ হ্রীং ঐং কেতবে। জপ সংখ্যা – ২২০০০ বার।
গায়ত্রী– ওঁ গদাহস্তায় বিদ্মহে অমৃতেশায় ধীমহিঃ তন্নঃ কেতুঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ পলালধূমসঙ্কাশং তারাগ্রহবির্মদকম্। রৌদ্রং রৌদ্রাত্মকং ক্রূরং তং কেতুং প্রণমাম্যহং॥
ইষ্টদেবতা – ধূমাবতী।
ধারণরত্ন – ক্যাটস্ আই, ধূপ – মধুযুক্ত দারুচিনি, বার – শনি/মঙ্গল বার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা

*** গ্ৰহদের ইষ্টদেবীর বীজমন্ত্র***

১)মহাকালী মন্ত্র ইনি শনির ইষ্ট দেবী

ওম এ ক্লীং হ্লীং শ্রীং হ্‌সৌ শ্রীং হ্লীং ক্লীং এং জূং ক্লীং সং লং শ্রীং রঃ অং আং ইং ঈং উং ঊং ঋং ঋং লং লৃং এং ঐং আং অং অঃ ঊং কং খং গং ঘং ডং ঊং চং ছং জং ঝং ত্রং ঊং টং ঠং ডং ঢং ণং উং তং থং দং ধং নং ঊং পং ফং বং ভং মং ঊং য়ং রং লং বং ঊং শং ষং হং ক্ষং স্বাহা।১০বার জপ করবেন।

বা ঔঁ ক্রীং হূং হ্রীং হ্রীং কালিকায়ৈ স্বাহা ১০৮ বার

বিধি
এটি মহাকালীর উগ্র মন্ত্র। বিন্ধ্যাচলের অষ্টভুজা পর্বতে ত্রিকোণে স্থিত কালী খোহে এই সাধনা করলে শীঘ্র ফল পাওয়া যাবে। শ্মশানেও এই সাধনা করা যেতে পারে। কিন্তু বাড়িতে করা উচিত নয়। জপ সংখ্যা ১১০০, যা ৯০ দিন পর্যন্ত অবশ্যই করা উচিত।

ফল
এর সাধনা করলে সুমঙ্গল, মোহন, মারণ উচ্চাটনাদি তন্ত্রোক ষড্কর্মের সিদ্ধি হয়।

২)তারা ইনি বৃহস্পতির ইষ্টদেবী

ঊং হ্লীং আধারশক্তি তারায়ৈ পৃথ্বীয়াং নমঃ পূজয়ীতো অসি নমঃ।
এই মন্ত্রের পুরশ্র্বরণ ১৮ বার জপ।

ফল
সিদ্ধি প্রাপ্তির পর সাধক তর্কশক্তি, শাস্ত্র জ্ঞান, বুদ্ধি কৌশল ইত্যাদি লাভ করেন।

৩)ভুবনেশ্বরী
ঔঁ শাং মাতা ভূবনেশ্বরী ১০৮ বার বা
হ্লীং ভূবনেশ্বরী মাতায়ৈ নমঃ১৮ বার

ফল
অমাবস্যায় একটি কাঠের ওপর এই মন্ত্র লিখে অন্তঃসত্ত্বা মহিলাকে দেখালে প্রসবে কোনও সমস্যা হবে না। গলা পর্যন্ত জলে দাঁড়িয়ে জলে সূর্যমণ্ডলে দেখতে দেখতে তিন হাজার বার এই মন্ত্র জপ করলে সেই ব্যক্তি ইচ্ছানুসার কন্যা বরণ করতে পারে। অভিমন্ত্রিত অন্নের সেবন করলে লক্ষ্মীর বৃদ্ধি হয়। কমল ফুল দিয়ে যজ্ঞ করলে রাজার বশীকরণ হয়।

৪)ত্রিপুর সুন্দরী ইনি বুধের ইষ্টদেবী।

শ্রীং হ্লীং ক্লীং এং সৌঃ ঊং হ্লীং শ্রীং কএইলহ্লীং হসকহলহ্লীং সংকলহ্লীং সৌঃ এং ক্লীং হ্লীং শ্রীং ১০বার।
বা ঔঁ হ্রীং হূং ঔঁ ফট্ ১৮ বার

বিধি
এই মন্ত্রের পুরশ্র্বরণ এক লক্ষ জপ আছে। জপ পশ্চাত্‍‌ ত্রিমধুর (ঘি, মধু, চিনি) মিশ্রিত কনেরের ফুল দিয়ে যজ্ঞ করা উচিত।

ফল
কমল ফুলের যজ্ঞে ধন-সম্পত্তি প্রাপ্তি, দইয়ের যজ্ঞে উপদ্বর নাশ, লাজার যজ্ঞে রাজ্য প্রাপ্তি, কর্পুর, কুমকুম এবং কস্তুরির যজ্ঞে কামদেবের চেয়েও বেশি সৌন্দর্যের প্রাপ্তি হয়। আঙুরের যজ্ঞে বাঞ্চিত সিদ্ধি এবং তিল দিয়ে যজ্ঞ করলে সমস্ত ইচ্ছার পূর্তি হয়। আবার গুগুলের যজ্ঞে সমস্ত দুঃখের নাশ হয়।

৫)ছিন্নমস্তা ইনি রাহুর ইষ্টদেবী

ঊং শ্রীং হ্লীং হ্লীং বজ্র বৈরোচনীয়ে হ্লীং হ্লীং ফট্ স্বাহা১৮ বার
বা ঔঁ হ্রীং ক্লীং শ্রীং ঐং হুং ফট্ ছিন্নমস্তা য়ৈ নমঃ ১০ বার

বিধি ও ফল
এই মন্ত্রের পুরশ্র্বরণ চার লক্ষ জপ। জপের ১০ শতাংশ যজ্ঞ পলাশ বা বিল্ব ফল দিয়ে করা উচিত। তিল এবং অক্ষতের যজ্ঞে সর্বজন বশীকরণ, সাদা কনেরের ফুল দিয়ে যজ্ঞ করলে রোগ মুক্তি, মালতী ফুল দিয়ে যজ্ঞ করলে বাচাসিদ্ধি এবং চম্পার ফুল দিয়ে যজ্ঞ করলে সুখ-সমৃদ্ধির প্রাপ্তি হয়।

৬)ধূমাবতী ইনি কেতুর ইষ্টদেবী

ঊং ধূং ধূং ধূমাবতী স্বাহা ১০৮ বার

বিধি ও ফল
এই মন্ত্রের পুরশ্র্বরণ এক লক্ষ জপ। এই জপের ১০ শতাংশ যজ্ঞ তিল মিশ্রিত ঘি দিয়ে করা উচিত। নিম পাতা এবং কাকের পালকে উক্ত মন্ত্র ১০৮ বার পড়ে দেবতার নাম নিয়ে ধুনো দেখালে শত্রুদের মধ্যে পরস্পর বিবাদ বাধে।

৭)বগলামুখী ইনি মঙ্গলের ইষ্টদেবী

ঊং হ্লীং বগলামুখী সর্বদুষ্টানাং বাচং মুখং পদং স্তংভয় জিহ্বাং কীলয় বুদ্ধিং বিনাশায় হ্লীং ঊং স্বাহা।

বা ঔঁ ক্লীং হ্লীং ঔঁ বগলামুখ‍্যৈ নমঃ ১০ বার।

বিধি ও ফল
এই মন্ত্রের পুরশ্র্বরণ এর লক্ষ জপ। জপের পর চম্পা ফুল দিয়ে ১০ শতাংশ যজ্ঞ করা উচিত। এই সাধনায় হলুদ বর্ণের গুরুত্ব আছে। সমস্ত ইচ্ছার পূর্তির জন্য একা এক লক্ষ বার জপ করুন। মধু এবং চিনি যুক্ত তিল দিয়ে যজ্ঞ করলে বশীকরণ করা যায়।

৮)মাতঙ্গী ইনি সূর্যের ইষ্টদেবী

ঊং হ্লীং এং শ্রীং নমো ভগবতি উচ্ছিষ্ট চান্ডালি শ্রীমাতঙ্গেশ্বরি সর্বজন বংশকরি স্বাহা।১০ বার

বা ঔঁ হ্রীং হূং মাতঙ্গ‍্যৈ স্বাহা ১০ বার‌

বিধি ও ফল
এই মন্ত্রের পুরশ্র্বরণ জপ ১০ হাজার। জপের ১০ শতাংশ মধু এবং মহুয়ার ফুল দিয়ে যজ্ঞ করা উচিত। কাম্য প্রয়োগের আগে এক হাজার বার মূল মন্ত্র জপ করে পুনরায় মধুযুক্ত মহুয়া ফুল দিয়ে যজ্ঞ করা উচিত। পলাশ পাতা বা ফুল দিয়ে হোম করলে বশীকরণ, মল্লিকার ফুল দিয়ে যজ্ঞ করলে লাভ, বিল্ব ফুলে রাজ্য প্রাপ্তি এবং নুন দিয়ে যজ্ঞ করলে আকর্ষণ বৃদ্ধি পায়।

৯)কমলা ইনি চন্দ্রের ইষ্টদেবী

ঊং নমোঃ কমলবাসিন্যৈ স্বাহা ১০ বার।

বা ঔঁ হ্রীং হ্রীং হূং হূং ফট্ ১০ বার

বিধি ও ফল
দশ লক্ষ জপ করুন। দশ শতাংশ মধু, ঘি এবং শর্করাযুক্ত লাল পদ্ম দিয়ে যজ্ঞ করুন। সমস্ত কামনা পুরো হবে।

মহালক্ষ্মী

ঊং শ্রীং হ্লীং শ্রীং কমলে কমলালৈ প্রসীদ প্রসীদ ঊং শ্রীং হ্লীং শ্রীং মহালক্ষ্মৈ নমোঃ

বিধি ও ফল
এক লক্ষ বার জপ করুন। মধু, ঘি এবং শর্কতাযুক্ত বিল্ব ফল দিয়ে দশ শতাংশ যজ্ঞ করলে সাধকের গৃহে লক্ষ্মী বাস করেন। যদি কেউ বেশি ধনের কামনা করে থাকেন, তা হলে সত্য বাচন করুন, লক্ষ্মী মন্ত্র এবং শ্রীসুক্ত পাঠ করুন। পূর্ব দিকে মুখ করে ভোজন তথা কথাবার্তা বলুন। নগ্ন হয়ে জলে স্নান করবেন না। তেল লাগিয়ে ভোজন করুন।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200218070514

Sunday, February 9th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

মাগী পূর্ণিমার গুরুত্ব

সুপ্রভাত

মাঘী পূর্ণিমা বৌদ্ধদের একটি ধর্মীয় উৎসব। এদিন বুদ্ধদেব তাঁর পরিনির্বাণের কথা ঘোষণা করেন। কথিত আছে যে, বুদ্ধের এরূপ সংকল্প গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ভীষণ ভূকম্পন শুরু হয়। ভিক্ষুসংঘ এর কারণ জানতে চাইলে বুদ্ধ বলেন, তাঁর পরিনির্বাণের সঙ্কল্পের কারণেই এরূপ হয়েছে; অর্থাৎ তথাগতের জন্ম, মৃত্যু ও বুদ্ধত্ব লাভকালে জগৎ এমনিভাবে আলোড়িত হয়।

বুদ্ধের পরিনির্বাণের কথা শুনে উপস্থিত ভিক্ষুরা বিষণ্ণ ও শোকাভিভূত হলে বুদ্ধ তাঁদের বলেন, ‘মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী, এজন্য দুঃখ করা অনুচিত। তোমরা সংকল্পবদ্ধ ও দৃঢ়চিত্ত হয়ে ধর্মচর্চা কর, তবেই জন্ম- জরা-ব্যাধি-মৃত্যুর এই সংসার উত্তীর্ণ হয়ে দুঃখকে জয় করতে পারবে।’ অর্থাৎ এই দিনটির তাৎপর্য হলো, আত্মশক্তির উন্নয়ন এবং সকল প্রকার ক্লেশ বিনাশপূর্বক কল্যাণময় নির্বাণ লাভের সামর্থ্য অর্জন। এ দিনটির আরও একটি শিক্ষা হলো, মানুষ যদি আধ্যাত্মিক সাধনায় পূর্ণতা লাভ করে তাহলে সে নিজের জীবন-মৃত্যুকেও নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়।

আসুন এ বার জেনে নেওয়া যাক মাঘী পূর্ণিমার সময় সূচি—

বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে:

পূর্ণিমা আরম্ভ:

বাংলা তারিখ: ২৪ মাঘ ১৪২৬, শনিবার।

ইং তারিখ: ০৮/০২/২০২০।

সময়: বিকsল ৪টে ০২ মিনিট থেকে।

পূর্ণিমার নিশিপালন:

বাংলা তারিখ: ২৪ মাঘ ১৪২৬, শনিবার।

ইংরেজি তারিখ: ০৮/০২/২০২০।

আরও পড়ুন: ২০২০ সালে রাশি অনুযায়ী কেমন থাকবে দাম্পত্য সম্পর্ক

পূর্ণিমা শেষ:

বাংলা তারিখ: ২৫ মাঘ ১৪২৬, রবিবার।

ইং তারিখ: ০৯/০২/২০২০।

সময়: দুপুর ০১টা ০৩ মিনিট পর্যন্ত।

পূর্ণিমার উপবাস:

বাংলা তারিখ: ২৫ মাঘ ১৪২৬, রবিবার।

ইংরেজি তারিখ: ০৯/০২/২০২০।

গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে:

পূর্ণিমা আরম্ভ:

বাংলা তারিখ: ২৪ মাঘ ১৪২৬, শনিবার।

ইংরেজি তারিখ: ০৮/০২/২০২০।

সময়: বেলা ০৩টে ১২ মিনিট ১২ সেকেন্ড থেকে।

পূর্ণিমার নিশিপালন:

বাংলা তারিখ: ২৪ মাঘ ১৪২৬, শনিবার।

ইংরেজি তারিখ: ০৮/০২/২০২০।

পূর্ণিমা শেষ:

বাংলা তারিখ: ২৫ মাঘ ১৪২৬, রবিবার।

ইংরেজি তারিখ: ০৯/০২/২০২০।

সময়: দুপুর ০১টা ২৯ মিনিট ৪১ সেকেন্ড পর্যন্ত।

পূর্ণিমার উপবাস:

বাংলা তারিখ: ২৫ মাঘ ১৪২৬, রবিবার।

ইংরেজি তারিখ: ০৯/০২/২০২০।

এই বিশেষ দিনে কি কাজ করলে আপনার ধন-সম্পত্তি বেড়ে উঠবে জেনে নিন।

১) এই দিনটিতে দান ধ্যান করুন। যে সকল ব্যক্তি মাঘ মাসে কল্পবাস করেন, এই বিশেষ দিনটিতে তাঁদের কল্পবাস সমাপন হয় ৷ তবে দান না করলে নাকি কোনও ফল লাভ হয় না ৷ সেই কারণে এদিনটিতে দান ধ্যান করা প্রয়োজন ৷

২) মনে করা হয় মাঘী পূর্ণিমার দিন দেবতারাও রূপ বদল করে গঙ্গা স্নান করতে আসেন ৷ আর তাই সবার সব

মনোস্কামনা পূর্ণ হয় ৷ ব্রহ্মাবৈবর্ত পূরাণ অনুসারে মাঘী পূর্ণিমাতে ভগবান শ্রী বিষ্ণু গঙ্গাজলে বাস করেন ৷ এই কারণে এইদিন গঙ্গাজলে স্নান করা আবশ্যিক ৷

৩) গঙ্গাজল নিয়ে আচমন কিংবা স্নান করা মাত্রই পুন্য লাভ হয় বলে অনেকে মনে করেন।মুখে বলবেন ঔঁ নমঃ নারায়নঃ শ্রী বিষ্ণবে নমঃ

৪) এই দিনটিতে বিষ্ণুদেবেরও আরাধনার দিন হিসেবেও বলা হয়৷ তাই লক্ষ্মীর পাশাপাশি বিষ্ণুদেবেরও আরাধনা করুন।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200209084612

Tuesday, February 4th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষিক প্রতিবিধানে ব‍্যবসা ও টিউসনে সাফল্য

সুপ্রভাত
ব্যবসার ও টিউশন এ বাধা কাটাতে ৫টি চমৎকার টোটকা টিপস

এই প্রবন্ধে, আমি ব্যবসার বাধা কাটাতে ৫টি চমৎকার তন্ত্র টোটকা টিপস সম্পর্কে আলোচনা করছি। যে টোটকাগুলি অব্যর্থ ফলপ্রদ ও খুব সহজেই যে কোনো ব্যবসায়ী এগুলি করতে পারবেন। অনেক সময় চালু ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায়, দোকান বা চেম্বারে কেনাবেচা ও খরিদ্দারের সংখ্যা কমে আসে। অনেক চেষ্টা করেও কোনো উপায় না পেয়ে ব্যবসায়ী মানসিক ও আর্থিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন। অনেক সময় শত্রুরা তান্ত্রিক উপায়ে দোকান ও ব্যবসা বেঁধে
দেয় ও গ্রহ নক্ষত্রের প্রভাবে বা কর্ম সংস্কারের প্রভাবেও ব্যবসা বাঁধা হয়ে যায়। এমন হলে এই টোটকাগুলির প্রভাবে অবশ্যই বাঁধা দোকান বা ব্যবসা পুনরায় চালু হয়ে যাবে। দোকানে বা ব্যবসা স্থানে আবার খরিদ্দারের আনাগোনা বাড়বে, মনে সুখ ও শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে।

প্রথমেই কয়েকটি কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, মনে রাখতে হবে, গুরুমুখী বিদ্যা হওয়ার দরুন এই শাস্ত্র অতীব জটিল ও কোনো কোনো ক্ষেত্রে অতীব দুর্লভ।

যাই হোক, এইবার আসি টোটকা গুলি সম্পর্কে বিস্তৃত আলোচনায়, যিনি এই টোটকাগুলি নিজে করবেন, তিনি অবশ্যই এই কর্মের বিষয়ে কাউকে কিছু বলবেন না। অত্যন্ত গোপনে এই টোটকাগুলি অভ্যাস করবেন। টোটকাগুলি অবশ্যই দিনের বেলায়, সম্ভব হলে সকালের দিকে স্নান ধ্যান করবার পর করলে বেশি ভালো ফললাভ হবে। দুটির বেশি টোটকা একইদিনে করবেন না। নিজের মতো করে কোনো কিছু করলে তার থেকে ফল পাবার আশা করা দুরাশা মাত্র।

১। কালো তিল ৫০ গ্রাম, রাই সর্ষে ( হলুদ সাদা রঙের ) ব্যবসা গৃহের মূল দরজায় রাখতে হবে। এতে বেচাকেনা বাড়ে।
২। যদি দোকান বা ব্যবসা ঠিক মতো না চলে, তবে শনিবার দিন ৮টি পান পাতা , ৫টি অশ্বথ্থ পাতা , লাল সুতোয় মালার মত বেঁধে ব্যবসাস্থল বা দোকানের পূর্ব দিকে বেঁধে দিন, এতে ব্যবসার গতি ঠিক হয়ে যাবে।
৩। যদি দোকানের আয় - উন্নতি না হয় , তবে ব্যবসা স্থল বা দোকানের মূল দরজার সামনে মাটিতে ইমলি বা তেঁতুল কাঠ দিয়ে ৮ ইঞ্চি সরু কীলক বানিয়ে পুঁতে দিন। ব্যবসা বা দোকান ঠিক মতোই চলবে।
৪। যদি ব্যবসা করতে করতে ক্রমাগত লোকসান হতে থাকে, তাহলে অশ্বথ্থ গাছের বা বট গাছের ঝুড়ি কিছুটা নিয়ে রেশমী কাপড়ে বেঁধে দোকানের মুখ্য দরজার বাম পাশে টানিয়ে দিন। ব্যবসায়ে লোকসান বন্ধ হয়ে যাবে।
৫। যেকোনও বুধবার দিন ৭টি লাড্ডু ঘড়ির কাটা ঘোরার মত ব্যবসায়ী নিজের মাথার উপর ৭বার ঘুরিয়ে সূর্যোদয়ের আগে সাদা রঙের গরুকে লাড্ডু গুলি খাইয়ে ঘরে ফিরে আসুন। ভুলেও পিছনে ফিরে তাকাবেন না। ব্যবসায়ে লাভের পরিমান বাড়বে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200204080903

Saturday, February 1st, 2020

Astro Palmist Numerology Center

জোতিষ ও সমাজ সংস্কার

সুপ্রভাত
আজকে আমি আপনাদের ভালো থাকার জন্য জোতিষিক দৃষ্টিতে একটি বিশেষ যোগ ও তাদের কুপ্রভাব বর্তমানে সোসাল মিডিয়া তে।পরুন ভালো লাগলে সকলেই শেয়ার করে সমাজের তথা নিজেদের উপকার করুন।

চরিত্র হীন যোগ বা জারা যোগ:
যদি শুক্র,কেতু লগ্নের সপ্তমে থাকে এবং মঙ্গল দ্ধারা পূর্ণ দৃষ্টি প্রাপ্ত হয় তবে কুন্ডলী তে চরিত্র হীন যোগ সূচিত হবে।এরুপ ছেলে দের বিয়ের আগে সঠিক প্রতিবিধান আবশ্যক। এই প্রতিবিধান কেবলমাত্র ভূবনেশ্বরী যন্ত্রম প্রয়োগবিধীর মাধ্যমে সম্ভব‌।কিন্তু তার জন্য দরকার বিচক্ষণ ও নির্লভ গ্ৰহাচার্যের প্রয়োজন।

জারা যোগ:লগ্নের দশমস্থানে,দ্ধিতীয়পতি এবং সপ্তমপতি অবস্থিত হলে জারা যোগ সূচিত হয়।এরুপ জাতক বহুনারীর সঙ্গে যৌনসংসর্গে লিপ্ত হবে এবং বহুনারীর সঙ্গে অন্তরঙ্গতা বৃদ্ধি পাবে এবং এই সমস্ত ব‍্যাক্তিরা বয়স বৃদ্ধির পরেও নিজেকে সংযত করে না।এদের বিয়ে মতো পবিত্র বন্ধনে না যাওয়াই উচিত।এদের থেকে সাবধানতা বজায় রাখা উচিৎ।
প্রতিবিধান: প্রত্যহ এক সহস্র কেতুর বীজমন্ত্র করা উচিৎ।
বীজমন্ত্র : ঔঁ হ্রীং ঐং কেতবে।

এবার দেখুন এর কুপ্রভাব

বৃদ্ধ থেকে শুরু করে কিশোর-কিশোরীও জড়িয়ে পড়ছে সোশ্যাল মিডিয়ায় মধ্যে। দিনে দিনে সব কিছু গ্রাস করে নিচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে ছেলেমেয়ে লেখাপড়া বাদ দিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সোশ্যাল মিডিয়ার কারণে বিশেষ করে পরিবারের ভেতরেও নানা রকম সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ার ভালো-খারাপ দুদিক রয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া যেমন আমাদের উপকার করছে ঠিক তেমনি ক্ষতিও করছে। সোশ্যাল মিডিয়ার সঠিক ব্যবহার শিখতে হবে ও নিজেকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে হবে।৫০ উর্ধ্বে বয়সীরা যখন বিদ‍্যার আরাধ্য দেবীর পূজায় নিজেদের কুরুচিপূর্ণ পোস্ট করে তখন ছাত্র ছাত্রী কি শিখব ? এই সব মানুষের পোস্ট দেখে আবার অনেক ভালো পরিবারের মেয়েরা ও ভূল পথে পা রাখছে।এদের সংসারে অশান্তি, তাই ২৪ ঘন্টা নিজেকে এফ বি মধ্যে উৎশৃঙ্খল ভাবে তুলে ধরা,ঐ ৫০ উর্দ্ধ কুরুচিপূর্ণ মানুষ গুলো, এদের বেশীরভাগ বন্ধুরা রাই গৃহবধূ, গঠন মূলক কাজ করে না।আজকের দিনে সকলের কাছে অনুরোধ ,মানুষের সুভবুদ্ধির উদয় হউক।বিনাশ হউক অশুভ শক্তির।সোসাল মিডিয়ার সূ ব‍্যাবহার শিখুক।

ভালোবাসা কি তা আগে বোঝা দরকার।ভালোবাসা একটি পবিত্র বন্ধন,সেটা শুধুমাত্র গার্লফ্রেন্ড করার জন্য না।মানুষের বয়সের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে অনেক কাজ করতে হয়।৫০ বৎসর পর মানুষের অপর গৃহবধূ দের প্রেম নিবেদন না করে ,সমাজের কল‍্যানে ও সংস্কার মূলক কাজ করা উচিৎ।এই সময় ধর্ম কর্ম করলে মন ও শরীর ভালো থাকে।কিরন একদিন কাম ও শেষ হবে মৃত্যু ও অনিবার্য এবং তা বয়স বৃদ্ধির সাপক্ষেই।

পরে বলি সূস্থ ও নিরোগ হয়ে বাঁচতে কি কি করবেন।
ভারতীয় জ্যোতিষ মতে অর্থাৎ জন্মছকে কেতুগ্রহের দশা-অন্তর্দশা দেখে ফাঁড়া জানা সম্ভব হয়। মঙ্গল এবং কেতুর অবস্থান থেকে দুর্ঘটনায় মৃত্যু আছে কি না তাও বলা যায়। যে কোনও ফাঁড়া আমাদের জীবনকে তছনছ করে দিতে পারে, ফাঁড়া অনেক রকম ভাবে হতে পারে যেমন দুর্ঘটনার ফলে ফাঁড়া, কারও ষড়যন্ত্রের কারণে ফাঁড়া, হঠাত্ বড় কোনও রোগে ফাঁড়া, তীর্থে গিয়ে ফাঁড়া, ইত্যাদি নানা রকম দিক থেকে ফাঁড়া আসতে পারে।
ফাঁড়া বা মৃত্যু যোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার কিছু উপায় -
১) ভারতীয় মত অনুযায়ী মৃত্যুঞ্জয় কবচ ধারণ করুন।
২) প্রত্যেক মঙ্গল ও শনিবার হনুমানজীকে লাড্ডু ও মেটে সিঁদুর দিয়ে আয়ু ও দীর্ঘজীবন প্রার্থনা করুন।
৩) বাড়িতে বাস্তু দোষ আছে কি না তা জেনে নিন। থাকলে তার খুব দ্রুত প্রতিকার করুন।
৪) কেতু, মঙ্গল ও রাহু যদি খারাপ থাকে তাহলে সময় থাকতে প্রতিকার করুন, একদম দেরি করবেন না।
৫) সন্তানের ফাঁড়া থাকলে মা-বাবা, স্বামীর ফাঁড়া থাকলে স্ত্রী কায়মনোবাক্যে এবং বিধিমতে শিবের পূজা করুন।
৬) বাড়িতে অশুভ শক্তি আটকাতে, বাড়ির প্রবেশ দ্বারের ওপর হনুমানজীর মূর্তি স্থাপন করুন।
৭) স্নানের সময় নাভিতে ও বুড়ো আঙুলের নখে অবশ্যই সর্ষের তেল ব্যবহার করুন, অকাল মৃত্যুর সম্ভাবনা দূর হবে

৮)ওঁ ত্রম্ব্যকং যজামহে (মহামৃতুক্ষয় মন্ত্র)
সুগন্ধি পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব
বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাহ্মৃতাত্।।

৯)ওঁ তত্পুরুষায় বিদ্মহে (গায়েত্রী)
মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত ওঁ।।

১০)প্রভু শিবের প্রনাম মন্ত্র।

ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর।।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200201133057

Thursday, January 23rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

শনির অষ্টমে অবস্থান

শনির অষ্টমে অবস্থান

সুপ্রভাত,
নেতাজীর জন্মদিনে সকলকে আমার শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের প্রতিবেদন।আপনাদের ভালো থাকার জন্য আমি নিরলস অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছি,আমার বিনিত অনুরোধ আপনারা সকলে শেয়ার করুন তাহলে সকলেই উপকৃত হবে।
আগমী কাল কলকাতা সময় সকাল ৭/৪৪/৩৭সেঃ শনি ধনু থেকে মকরে নিজ ঘরে ঢুকবে।দীর্ঘ ৩০বৎসর পর নিজ ঘরে প্রবেশ করে অত্যন্ত বলশালী হবে।কাদের ঢাইয়া চলবে,কাদের সাড়ে সাতি চলবে,কোনো রাশি শুভ ফল পাবে ও কোন রাশি অশুভ ফল পাবে তা আগে বলেছি।
আজ শনি লগ্নের অষ্টমে থাকলে কি হবে তা আলোচনা করছি (পূনঃপ্রচার).এক্ষেত্রে অনেক বড়সড় দূর্ঘটনা করতে পারে।সাবধানে গাড়ি চালাবেন।
জন্মছকে অষ্টমে শনির অবস্থানের ফলাফল—
শনি মহারাজ সনাতন হিন্দু ধর্মের একজন দেবতা যিনি সূর্যদেব ও ছায়াদেবীর পুত্র, এজন্য তাঁকে ছায়াপুত্র-ও বলা হয়। শনিদেব, মৃত্যু ও ন্যায় বিচারের দেবতা যমদেব বা ধর্মরাজের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা।মধ্যযুগীয় গ্রন্থ মতে শনি হলেন একজন দেবতা,যিনি দুর্ভাগ্যের অশুভ বাহক হিসেবে বিবেচিত হন। 'শনির দৃষ্টি'। কথাটির সঙ্গে পরিচয় নেই, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। শনি গ্রহ কারোর ওপর কুদৃষ্টি দিলে অর্থাত্‍ কারোর ওপর বিমুখ হলে তার জীবনে মহানিশা নেমে আসে।
জন্মকুণ্ডলীতে শনির অষ্টমে অবস্থানে অনেকে আঁতকে ওঠেন। এর কারণ জ্যোতিষীরা শনি সম্বন্ধে জাতক/জাতিকদের মনে ভয় ধরিয়ে অন্য ভাবে কিছু লাভ করার চেষ্টা করে থাকেন। কিন্তু অষ্টমে শুভ শনি নানা ভাবে ভালো ফল দেয়। অশুভশনির ফল অনেক ক্ষেত্রে বেশ খারাপ সন্দেহ নেই। সেটা সব গ্রহের ক্ষেত্রেই একই কথা।

অষ্টমে শনির অবস্থানে জাতক/জাতিকার আয়ু হয় দীর্ঘ। এটা প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য উভয় জায়গার জ্যোতিষীরাই মেনে থাকেন। বৈদিক জ্যোতিষে বলা হয়েছে, কারক গ্রহ কারক স্থানে অবস্থান করলে ভাবফলের হ্রাস হয়ে থাকে। শনি মৃত্যুর কারক গ্রহ। কারক স্থান মানে মৃত্যুর স্থানে অবস্থানে মৃত্যু না হয়ে তাই আয়ু দীর্ঘ হয়।
অশুভ শনি অষ্টম ভাবে থাকলে যন্ত্রণার মাধ্যমে বেঁচে থাকতে হয়।
শনি অষ্টম ভাবে থাকলে জাতক/জাতিকা, অনেকের মৃত্যু দেখে থাকে। কারণ তাদের আয়ু দীর্ঘ হয়। গোচরে শনি যখন জন্মস্থ শনির উপর দিয়ে অতিক্রম করে অর্থাৎ প্রতি ২৮ বৎসর থেকে ৩০ বৎসরের মধ্যে এই মৃত্যুগুলি ঘটে থাকে। বিশেষকরে পারিবারিক দিক থেকে যারা ঘনিষ্ঠ, তাদের অনেকেরই মৃত্যু ঘটে। প্রতি চক্রেই এটা হয়ে থাকে।

অষ্টম ভাব ভারতীয় ও পাশ্চাত্য জ্যোতিষে সন্তান উৎপাদনের জন্যে যে যৌন প্রক্রিয়া, তার মূলভাব। অনেকে বলে থাকেন, অষ্টমস্থ শনি যৌন ক্ষমতা প্রকাশের ক্ষেত্রে বিঘ্ন ঘটায়। এটা মোটেই সত্য নয়। অষ্টমস্থ শনি সন্তান সৃষ্টিতে যৌন সুখে মোটেই কোনও বাধার সৃষ্টি করে না। তবে গোচরে প্রতি চক্রে জন্মস্থ শনির উপর দিয়ে গোচর শনি অতিক্রম করার ফলে দুই থেকে আড়াই বছর কিছুটা বিঘ্ন দিয়ে থাকে। বিশেষ করে যাদের অষ্টমস্থ শনি কুপিত তাদের ক্ষেত্রে এটা ঘটে থাকে।

অষ্টমস্থ শনি জন্মছকে থাকলে শিশুকাল থেকে কৈশোর পর্যন্ত সে ভাবে কোনও হাতখরচ পায় না। এরা একটা আর্থিক অভাব বোধে মানুষ হয়। দ্বিতীয়স্থ শনির জন্য প্রকৃতই শিশু বয়সে অর্থকষ্ট থাকে। আর অষ্টমস্থ শনির জাতক/জাতিকদের শিশুকালে ইচ্ছা করে বা জোর করে কৃত্রিম ভাবে আর্থিক কৃচ্ছতার মধ্যে রেখে মানুষ করার চেষ্টা করা হয়ে থাকে।
অষ্টমস্থ শনির শিশুদের পিতামাতারা এত বেশি অর্থ রোজগারে ব্যস্ত থাকে যে এই সব শিশুরা নানা ভাবে কিছুটা স্নেহ, ভালবাসা থেকে বঞ্চিত হয়েই মানুষ হয়।
ফলে এই সকল শিশুরা যখন বড় হয়, তখন এরা চেষ্টা করে আর্থিক ভাবে নিজের পায়ে দাঁড়াতে যাতে অন্যের কাছে হাত পাততে না হয়।

আর একটা অদ্ভুত ব্যাপার, যাদের অষ্টমে শনি আছে, এরা যদি কোনও প্রয়োজনে ঘনিষ্ঠ কারও কাছ থেকে অর্থ ধার চায়, সহজে সে ধার পায় না। ফলে এরা ভিতরে ভিতরে নিজেকে প্রস্তুত করে আর্থিক ভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য। তবে এর সাথে বৃহস্পতির অবস্থানও বিবেচ্য।

অষ্টমস্থ শনির জাতক/জাতিকারা ছোটবেলায় আর্থিক সমস্যায় বড় হওয়ার জন্য ব্যাঙ্ক বা এই জাতীয় কিছুতে কাজ করলে সেই প্রতিষ্ঠানে যাতে বেহিসেবি খরচ না হয়, তার জন্যে এরা সচেষ্ট থাকে। ফলে সেই সব জায়গায় সুনাম কেনে এবং বয়সকালে এরা অনেক অর্থের মালিক হয়।

অষ্টমে শনি থাকলে কারও কাছে থেকে উপহার বা ওই জাতীয় কিছু না নেওয়াই ভাল। কারণ এর ফলে এই জাতকের ভয়ঙ্কর বাধ্যবাধকতা তৈরি হয়। এর ফলে পরবর্তীকালে অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয় এবং অনেক টাকা প্রতিদান স্বরূপ দিতে বাধ্য হতে হয়।

যাদের অষ্টমে শনি থাকে, তারা যেন ভুলেও ঋণ করবেন না। অষ্টমে শনি থাকলে ধার করে ব্যবসা বাড়াতে যাবেন না, এতে হিতে বিপরীত হবে।

পিতামাতার মৃত্যুর পর যে পৈত্রিক সম্পত্তি, টাকাপয়সা বা জায়গাজমি থাকে, যা উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া যায়, তা বোঝা যায় এই ভাব থেকে। যাদের অষ্টমে শনি থাকে, তারা সেই সব সম্পত্তির দখল পেতে অনেক সমস্যায় পড়তে হয়।

অষ্টমে শনির শিশুকন্যারা অনেক সময় পিতৃস্থানীয় কারও দ্বারা নির্যাতিত হয়ে থাকে।

অষ্টমে শনি থাকলে বিপদকালে বন্ধুরা পিছন থেকে ছুরি মারে। তাই ঘনিষ্ঠ বলে যাকে চেনেন, তাকে সব সময় সন্দেহের চোখে দেখবেন। সাবধান থাকবেন।

অষ্টম ভাব পরিবর্তনের ঘর। প্রতি ২৮ থেকে ৩০ বছরে একবার করে বড় রকমের দৈহিক ও মানসিক ক্ষেত্রে পরিবর্তন আসবেই এদের। ভয় না পেয়ে সাদরে যে পরিবর্তন আসবে তাকে গ্রহণ করা উচিত। এর কারণ শনি কর্মিক প্ল্যানেট। ফল আপনাকে গ্রহণ করতেই হবে, পালিয়ে যেতে চাইলে জীবনযুদ্ধ আরও জটিল হয়ে উঠবে।

অষ্টমে শনি মানেই খুব কঠোর পরিশ্রম করে ভাগ্যকে গড়ে তুলতে হয়। পড়াশোনা করলে খুব পরিশ্রম করে ভালো ফল পেতে হয়। আয়ের ক্ষেত্রেও খুব কঠোর হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে জীবন গড়ে তুলতে পারলে মধ্য বয়সের পর থেকে সুফল পেতে থাকবেন।

অষ্টমস্থ শনি জন্মছকে থাকলে এমন পরিবারে বিয়ে হয় যাদের অতিতে আর্থিক স্বচ্ছলতা থাকলেও তা ক্রমক্ষয়িষ্ণু হয়। অনেক সময় জাতিকার অষ্টমে শনি থাকলে, স্বামীর ঋণ তাকে কোনও ভাবে শোধ করতে হয়।

যাদেরই অষ্টমে শনি রয়েছে, আত্মীয়তা বা সম্পর্কের ক্ষেত্রে তাদের সেই সম্পর্ক রক্ষা করতে অনেক সময় কোনও না কোনও ব্যাপারে খরচ করতেই হয়। অথচ এরা ধার চাইতে গেলে অনেক সময়ই পায় না।
তবে সবশেষে বলি কেবলমাএ শনির অষ্টমে অবস্থান দেখে ফলাফল ঘোষনা না করে এর সাথে বাকী গ্রহদের অবস্থান বিচার করেই শুভাশুভ ফলাফল বিচার আবশ্যক।

প্রতিকার:

শনি
———
মন্ত্র – ওঁ ঐং হ্রীং শ্রীং শনৈশ্চরায়। জপ সংখ্যা – ১০০৮ বার।
গায়ত্রী– ওঁ সূর্যপুত্রায় বিদ্মহে মৃত্যুরূপায় ধীমহিঃ তন্নঃ সৌরিঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম– ওঁ নীলাঞ্জনসমাভাসং রবিপুত্রং যমাগ্রজম্। ছায়ায়া গর্ভসম্ভূতং তং নমামি শনৈশ্চরম্॥
ইষ্টদেবতা – দক্ষিণকালিকা।
ধারণরত্ন – নীলা, ধূপ – কৃষ্ণাগুরু, বার – শনিবার, প্রশস্ত সময় – সন্ধ্যাবেলা।
পোশাক নীল সাদা,
শনিবার নিরামিষ,
বি দ্র: ছাত্র ছাত্রী রা এটা করলে, এবছর ও পরের বছর আশাতীত ফল পাবে,দরকারে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200123191842

Wednesday, January 22nd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

রাশির গোচর ও মহাদেবের শত নাম

রাশির গোচর ও মহাদেবের শত নাম

সুপ্রভাত

গ্রহের গোচর এবার রাশি থেকে .ও মহাদেবের অষ্টতরশত নাম ,গ্ৰহপীড়া থেকে মুক্তি, নিরোগ ও আয়ূবৃদ্ধি(পূনঃপ্রচার)

রবিঃ- (1) জন্ম রাশিতে স্থাননাশ (2) দ্বিতিয়ে ভয় (3) তৃতীয়ে ঐশ্বরজ (4) চতুর্থে মান হানি (5) পঞ্চমে দীনতা (6) ষষ্ঠে শত্রুহানি (7) সপ্তমে অর্থহানি (8) অষ্টমে পীড়া (9) নবমে কান্তিক্ষয় (10) দশমে কর্ম উন্নতি (11) একাদশে ধন লাভ (12) দ্বাদশ বিত্ত নাশ বিপদ ,,

চন্দ্রঃ- (1) জন্ম রাশিতে অর্থ লাভ (2) দ্বিতিয়ে বিত্ত নাশ (3) তৃতীয়ে দ্রব্য নাশ (4) চতুর্থে চক্ষু পীড়া (5) পঞ্চমে কাজ হানি (6)ষষ্ঠতে বিত্ত নাশ (7) সপ্তমে বিত্ত সহ স্ত্রী লাভ (8) অষ্টমে মৃত্যু (9) নবমে রাজ ভয় (10) দশমে মহা সুখ (11) একাদশে বিবিধ ধন বৃদ্ধি (12) দ্বাদশে ধন নাশ ,,

মঙ্গলঃ- (1) জন্ম রাশিতে শত্রু ভয় (2) দ্বিতীয়ে ধন নাশ (3) তৃতীয়ে অর্থ লাভ (4) চতুর্থে শত্রু ভয় (5) পঞ্চমে প্রাণনাশ (6) ষষ্ঠে বিত্ত লাভ (7) সপ্তমে শোক (8) অষ্টমে অস্ত্রঘাত (9) নবমে কাজ হানি (10) দশমে শুভ (11) একাদশে ভুমি লাভ (12) দ্বাদশে রোগ অনর্থ ,,

বুধঃ- (1) জন্ম রাশিতে বন্ধন (2) দ্বিতীয়ে ধন লাভ (3) তৃতীয়ে বধ শত্রু ভয় (4) চতুর্থে অর্থ লাভ (5) পঞ্চম অশান্তি (6) ষষ্ঠে স্থান লাভ (7) সপ্তমে শরীর পীড়া (8) অষ্টমে ধন লাভ (9) নবমে মহা পীড়া (10) দশমে শুভ (11) একাদশে অর্থ লাভ (12) দ্বাদশে বিত্ত নাশ ,,

বৃহস্পতিঃ- (1) জন্ম রাশিতে ভয় (2) দ্বিতীয়ে প্রচুর অর্থ লাভ (3) তৃতীয়ে শারীরিক ক্লেশ (4) চতুর্থে অর্থ সঙ্কট (5) পঞ্চমে শুভ (6) ষষ্ঠে অশুভ (7) সপ্তমে রাজ পুজ্য (8) অষ্টমে ধন নাশ (9) নবমে ধন বৃদ্ধি (10) দশমে প্রীতি ভঙ্গ (11) একাদশে স্থান ও ধন লাভ (12) দ্বাদশে শারীরিক ও মানসিক পীড়া ,,

শুক্রঃ- (1) জন্ম রাশিতে শত্রু নাশ (2) দ্বিতীয়ে ধন লাভ (3) তৃতীয়ে শুভকর (4) চতুর্থে ধন লাভ (5) পঞ্চম পুত্র লাভ (6) ষষ্ঠে শত্রু বৃদ্ধি (7) সপ্তমে শোক (8) অষ্টমে অর্থ লাভ (9) নবমে বিবিধ বস্তু লাভ (10) দশমে অশুভ (11) একাদশে বহু প্রকার ধন লাভ (12) দ্বাদশে ধনা গমন ,,

শনিঃ- (1) জন্ম রাশিতে বিত্ত নাশ (2) দ্বিতীয়ে চিত্ত ক্লেশ (3) তৃতীয়ে শত্রু নাশ জন্য বিত্ত লাভ (4) চতুর্থে শত্রু বৃদ্ধি (5) পঞ্চমে অর্থ , পুত্র , বিত্ত নাশ (6) ষষ্ঠে অর্থ নাশ (7) সপ্তমে অনিষ্টপাত (8) অষ্টমে দেহ পীড়া (9) নবমে ধন ক্ষয় (10) দশমে মানসিক উদ্ববেগ (11) একাদশে বিত্ত লাভ (12) দ্বাদশে অনর্থ ,,

রাহুঃ- (1) জন্ম রাশি ,, দ্বিতীয় ,, চতুর্থ ,, পঞ্চম ,, সপ্তম ,, অষ্টম ,, নবম ,, দ্বাদশ ,, রাশি অর্থ ক্ষয় শত্রু ভয় কাজ হানি রোগ প্রবাস অগ্নি ভয় ও মৃত্যু ,, ..............................................

কেতুঃ- (1) জন্ম রাশি ,, তৃতীয় ,, ষষ্ঠ ,, দশম ,, কিম্বা ,, একাদশ ,, ভাবে সন্মান রাজ পুজ্য সুখ ও অর্থ লাভ হয় ,, আজ্ঞা কারি পুরুষ স্ত্রী ও পুন্য সঞ্চয় ,,

গোচর ফল

রবিঃ- এক রাশিতে একমাস তার মধ্যে প্রথম ৫ দিন ফল দেয় ,,

চন্দ্রঃ- আড়াই দিন তার মধ্যে শেষ ৩ ঘণ্টা তে ফল দেয় ,,

মঙ্গলঃ- এক রাশি তে ৪৫ দিন তার মধ্যে প্রথম ৮ দিন ফল দেয় ,,

বুধঃ- এক রাশিতে এক মাস , প্রত্যেক দিন ফল দেয় ,,

বৃহস্পতিঃ- এক রাশিতে ১৩ মাস তার মধ্যে দুই মাস ফল দেয় ,,

শুক্রঃ- এক রাশি তে এক মাস মধ্যে ৭ দিন ফল দেয় ,,

শনিঃ- এক রাশি তে ৩০ মাস শেষ ৬ মাসে ফল দেয় ,,

রাহুঃ- কেতু ঃ এক রাশিতে ১৮ মাস শেষ দুই মাসে ফল দেয় ,,

রাশিঃ-

মেষ বৃষ মিথুন কর্কট সিংহ কন্যা তুলা বৃশ্চিক ধনু মকর কুম্ভ মীন

নক্ষত্রঃ-

১ অশ্বিনী ২ ভরণী ৩ কৃতিকা ৪ রোহিনি ৫ মৃগ শিরা ৬ আদ্রা ৭ পুনরবসু ৮ পুষ্যা ৯ অশ্লেষা ১০ মঘা ১১ পূর্ব ফাল্গুনী ১২ উত্তর ফাল্গুনী ১৩ হস্তা ১৪ চিত্রা ১৫ স্বাতী ১৬ বিশাখা ১৭ অনুরাধা ১৮ জ্যেষ্ঠা ১৯ মুলা ২০ পূর্বসাড়া ২১ উত্তরসাড়া ২২ শ্রবনা ২৩ ধনিষ্ঠা ২৪ শতভিসা ২৫ পূর্ব ভাদ্রপদ ২৬ উত্তর ভাদ্রপদ ২৭ রেবতী


রাশি চক্রঃ-

মেষ রাশিঃ-

রাশি স্বামী মঙ্গল , অশ্বিনী [কেতু] ভরণী [শুক্র] কৃতিকা [ সূর্য ]

বৃষ রাশিঃ-

রাশি স্বামী শুক্র , কৃতিকা [সূর্য] রোহিণী [চন্দ্র] মৃগ শিরা [ মঙ্গল ]

মিথুনঃ-

রাশি স্বামী বুধ , মৃগ শিরা [ মঙ্গল ] আদ্রা [ রাহু]পুনর্বসু [ বৃহস্পতি ]

কর্কটঃ-

রাশি স্বামী চন্দ্র পুনর্বসু [ বৃহস্পতি ] পুস্প [ শনি ] অশ্লেষা [ বুধ ]

সিংহঃ-

রাশি স্বামী মঘা [ রাহু]পুবাফাল্গুনি [শুক্র] উত্তর ফাল্গুনি্র[ সূর্য ]

কন্যাঃ-

রাশি স্বামী উত্তর ফাল্গুনি [ সূর্য ] হস্তা [চন্দ্র ] চিত্রা [ মঙ্গল ]

তুলাঃ-

রাশি স্বামী শুক্র চিত্রা [ মঙ্গল ] স্বাতী [ রাহু ] বিশাখা [ বৃহস্পতি ]

বৃশ্চিকঃ-

রাশি স্বামী বিশাখা [ বৃহস্পতি ] অনুরাধা [ শনি ] জ্যেষ্ঠা [ বুধ ]

ধনুঃ-

রাশি স্বামী বৃহস্পতি মু লা [কেতু]পূর্বসারা [শুক্র ] উত্তরসাড়া [ সূর্য ]

কুম্ভঃ-

রাশি স্বামী শনি মুলা [ কেতু] পূর্ব সাড়া [ শুক্র] উত্তর সাড়া [সূর্য ]

মকরঃ-

রাশি স্বামী শনি উত্তরশারা [ সূর্য ] শ্রবন [চন্দ্র ] ধনিষ্ঠা [মঙ্গল

রাশি স্বামী শনি ধনিষ্ঠা[ মঙ্গল ] শত ভিশা [ রাহু] পূর্ব ভাদ্রপ দ [বৃহস্পতি ]

মীনঃ-

রাশি স্বামী বৃহস্পতি , পূর্ব ভাদ্রপদ [ বৃহস্পতি ] উত্তর ভাদ্রপদ [ শনি ] রেবতী [ বুধ ]

শিবের অষ্টতর শত নামে, পরমায়ু বৃদ্ধি হয়,নিরোগ হয়,গ্লানি থেকে মুক্তি হয়,ও যশ বৃদ্ধি হয়।

মহাদেবের ১০৮ নাম
।।হর হর মহাদেব‌।।
********************************************
হাস‍্যমুখে মহেশ্বর কহেন বর্ণন।
শতনাম স্তোত্ররাজ করহ শ্রবণ ।।
------------------------------
----------------
ব্রহ্মলোকে হয় মোর নাম
ব্রহ্মেশ্বর।১
বিষ্ণুসখা নাম মম বৈকুণ্ঠ – নগর।।

হরিহর নাম খ্যাত গোলোক
নগরে।৩
যমেশ্বর নাম মম শমনের পুরে।।৪
ইন্দুপুরে রাজরাজ নাম ধরি
আমি।৫
চিন্তামণি বলি মোরে
ডাকে ইন্দ্রাণী।।৬
সুরগণ বলে মোরে অধমতারণ।৭
কমলা ডাকেন বলি বৃষভ –
লাঞ্ছন।।৮
যোগীগন মাঝে আমি হই
যোগেশ্বর।৯
সিদ্ধগন কহে মোরে জগত
ঈশ্বর।।১০
লঙ্কাপতি দত্ত আমি
জানিবে মহেশ।১১
দরিদ্র – ঘরেতে আমি
জানিবে দীনেশ।।১২
সাগর রাখিলা মোর নাম
শূলপাণি।১৩
প্রাণপতি নামে মোরে
ডাকেন ভবানী ।।১৪
শৌনক রাখিলা মোর
বিশ্বপতি নাম।১৫
নীলকণ্ঠ নাম মম বসুগন ধাম ।।১৬
ব্যাসদেব ডাকে মোরে
জগদগুরু নামে ।।১৭
মৃত্যুঞ্জয় নাম মোর সাবিত্রী
সদনে।।১৮
কুরুক্ষেত্রে নাম মোর অর্জুন –
সারথি।।১৯
কৃপানিধি নামে মোরে
ডাকে সুরপতি ।।২০
হিমালয় রাখে নাম
বাঞ্ছাকল্পতরু। ।২১
কৈলাস রাখিল মোর নাম
বিশ্বগুরু।২২
চন্দ্রচূড়ামণি নাম শশাঙ্ক
ভবনে।।২৩
অষ্টমূর্তিধর নাম মরীচি সদনে।।
২৪
অঙ্গীরা রাখিল নাম কলুষ
নাশন।।২৫
সনন্দ রাখিল নাম মনবিমোহন।।
২৬
জলেশ্বর নাম মোর লবণ –
সাগরে।।২৭
যোগীশ্বর নাম খ্যাত অত্রির –
গোচরে।।২৮
অরুন্ধতি রাখে নাম ভুবন –
পাবন।।২৯
গার্গীদেবী ডাকে বলি
জগত মোহনে।।৩০
কালভরহর নাম কালের ভবনে।।
৩১
মৃত্যুঞ্জয় নাম মোর মৃত্যুর সদনে।।
৩২
নক্ষত্রলোকেতে আমি নক্ষত্র
জীবন।।৩৩
জ্ঞানযোগী মম নাম গুরুর সদন।।
৩৪
সনাতন রাখে নাম হৃদয়
বিহারী।।৩৫
মহামায়া পাশে আমি
মহামায়াধারী।।৩৬
শ্মশাননিবাসী নাম
জানিবে শ্মশানে।।৩৭
যজ্ঞধ্বংসী নাম মোর দক্ষের
ভবনে।।৩৮
সতীপতি নাম মোর প্রসূতি –
গোচর।৩৯
রুদ্রগণ রাখে নাম ব্রহ্ম –পরাৎপর
।।৪০
ভক্তবাঞ্ছাকল্পতরু রামদত্ত
নাম।৪১
প্রহ্লাদ রাখিল নাম সর্ব
গুণধাম।।৪২
ভৃগুরাম রাখিল নাম
দর্পখর্বকারী।৪৩
জানকী রাখিল নাম
গোবর্ধনধারী।।৪৪
দিকপাল সকলে ডাকে
দিকপতিনামেতে।৪৫
রাজ রাজেশ্বর আমি রাজার
গৃহতে।।৪৬
বেতাল রাখিল নাম
সর্বসিদ্ধিদাতা।৪৭
তাল মম রাখে নাম অখিলের
ধাতা।।৪৮
ত্রিপুরারি নাম মোর ত্রিপুর
ভবনে।৪৯
ভৃঙ্গী মোরে ডাকে সদা
দয়াময় নামে।।৫০
তীর্থগণ ডাকে মোরে
তীর্থরাজ বলি।৫১
রতিদেবী রাখে নাম
কেলীকুতুহলী।।৫২
ধ্রবলোকে মোর নাম
করুণাসাগর। ৫৩
দেবলোকে মম নাম নরবংশধর।।
৫৪
গণেশ রাখিল নাম গণ –
অধিপতি।৫৫
বিরূপাক্ষ নামে মোরে
ডাকেন রেবতী।।৫৬
কপর্দী নামেতে মোরে
ডাকে জনক রাজন।৫৭
ধনুর্ধারী নামে মোরে
ডাকেন রুদ্রগণ।।৫৮
যোগিনীগনেরা ডাকে
ভূতনাথ নামে।৫৯
আশুতোষ নাম মোর ভক্তের
সদনে।।৬০
সিদ্ধগণ কহে মোরে ত্রিগুন
অতীত।৬১
জগতকারু কহে মোরে
সর্বহৃদিস্থিত।।৬২
উমাপতি নামে মোরে
ডাকে ধন্বন্তরি।৬৩
জামদাগ্নি ডাকে মোরে
গুড়াকেশ বলি।।৬৪
দধীচি ডাকেন মোরে নাম
সিদ্ধেশ্বর।৬৫
বিশ্বামিত্র কহে মোর নাম
সর্বেশ্বর।।৬৬
দণ্ডপাণি ডাকে মোরে
সর্বানন্দ নামে।৬৭
বীরভদ্র নাম মোর কশ্যপ সদনে।।
৬৮
উদ্দালক ঋষি কহে
বিপত্তিভঞ্জন।৬৯
সোমানাথ বলি ডাকে উতঙ্ক
সুজন।।৭০
গরুর রাখিলা মোর নাম
খগেশ্বর।৭১
গালব রাখিল নাম
সর্বসিদ্ধিকর।।৭২
যুঠিষ্ঠির রাখে নাম ধরম সহায়।
৭৩
ভীমের প্রদত্ত নাম মোর
ভীমকায়।।৭৪
নকুল রাখিল নাম নকুল – ঈশ্বর।৭৫
সহদেব রাখে নাম ভীম বজ্রধর।।
৭৬
শম্ভুনাথ বলি ডাকে গন্ধর্বের
গণ।৭৭
একলিঙ্গ কহে বালখিল্য
মুনিগণ।।৭৮
রোগহারী নাম রাখে দেবী
সত্যবতী।৭৯
পবন রাখেন মোর নাম
সদাগতি।৮০
জৈমিনি আমার নাম রাখে
ভদ্রেশ্বর।৮১
দুর্বাসা রাখিলা মোর নাম
বক্রেশ্বর।।৮২
চাঁদবেণে ডাকে মোরে
হয়গ্রীব নামে।৮৩
মহারুদ্র মোর নাম দধীচি –
সদনে।।৮৪
মোর বৃষ ডাকে মোরে নাম
ঘণ্টেশ্বর।৮৫
বাণেশ্বর নাম রাখে বাণ
নৃপবর।।৮৬
দ্বারকাবাসীরা বলে
দ্বারকাধিপতি।৮৭
কৃত্তিবাস রাখে নাম কীর্তি
– অধিপতি।।৮৮
পুস্পদন্ত রাখে নাম রজত ভূধর।৮৯
জাবালি রাখিল নাম
ব্যাঘ্রচর্মাধর।।৯০
তারাগন ডাকে মোরে
উগ্রকন্ঠ বলি।৯১
তুন্ডি ঋষি মোর নাম রাখে
অস্থিমালি।।৯২
নাগেশ্বর বলি মোরে ডাকে
নাগগন।৯৩
অনন্ত বলেন মোরে অনন্ত
পাবন।।৯৪
কূর্মদেব রাখে নাম কূর্ম
অধিপতি।৯৫
সাধাগন রাখে নাম সকল
বিভূতি।।৯৬
পুলহ রাখিল নাম সর্বমূর্তিধর।৯৭
দিগ গজগণেরা বলে
দিকপতিধর।।৯৮
সপ্তর্ষিগণেরা বলে
সপ্তর্ষিরাজন।৯৯
তিথিশ্বর নামে ডাকে যত
তিথিগণ।।১০০
পর্বগণ সবে মোরে কহে
পর্বপতি।১০১
সংক্রান্তিগণের কাছে আমি
রত্ননিধি।।১০২
সুমেরু ঈশ্বর নাম সুমেরু সদন।১০৩
সূর্যনাথ মোর নাম সূর্যের ভবন।।
১০৪
মর্ত্যলোকে নাম মম
বিপদকান্ডারী।১০৫
সুষেণ রাখিলা নাম
গগনবিহারী।।১০৬
মন্মথ রাখিলা নাম মদণ দমন।।
১০৭
মন্দোদরী কহে মোরে অখিল
কারণ।।১০৮

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200122192432

Tuesday, January 14th, 2020

Astro Palmist Numerology Center

শনি লগ্নে থাকলে কি হয়

শনি লগ্নে থাকলে কি হয়

সুপ্রভাত
লগ্নে ভাবে শনি থাকলে কী ফল দেয়?

(১) শনি কর্মিক গ্রহ, অতীত জীবনের অসম্পূর্ণ ফেলে আসা কর্মের কারণে শনি প্রথম ভাবে অবস্থান করে থাকে।

(২) শনি সঙ্কোচন, লিমিটেশান, ধীর, শৃঙ্খলার গ্রহ। শনি ফল প্রকাশে বাধা দিয়ে থাকে, পরীক্ষা করে ফল দেয়, যোগ্যতার বিচার করে ফল দেয়। তাই লগ্নে বা প্রথম ভাবে অবস্থান করলে এই ভাব থেকে যে ফলগুলি সহজ ভাবে আর সকলে পেয়ে থাকে, শনি যার লগ্নে আছে সে সে ভাবে মোটেই তা পাবে না। গত জন্মের কর্মের কারণে কোথাও বঞ্চিত হতে হবে, কোথাও অল্পমাত্রায় ফল পাবে, কোথাও কঠোর পরিশ্রম করে আস্তে আস্তে পাবে।

(৩) শনি লগ্নে শুভ ভাবে থাকলে জন্ম থেকে প্রথম ৩০ বছর সংযম ও শৃঙ্খলার মধ্যে অনুশীলনের মাধ্যমে জীবন অতিবাহিত করতে পারলে ধীরে ধীরে তার সামনে জীবনের উন্নতির বাধাগুলি অপসারিত হতে থাকে এবং জাতক/জাতিকা সঠিক ভাবেই জীবন যুদ্ধে জয়ী হয়ে থাকে।

(৪) আর লগ্নস্থ শনি অন্য অশুভ গ্রহ দ্বারা কুপিত হয়ে থাকলে কষ্ট বেশি হয় আর ফলও অনেকটা কম আসে যদি জাতক/জাতিকা প্রকৃতির ইঙ্গিতটা বুঝতে ভুল করে। শনি যে ফলই দিয়ে থাকুক না কেন, তা অতীতের কর্মের আলোকেই দিয়ে থাকে। ফাঁকি দিয়ে শনির হাত নিস্তার পাওয়া যায় না, এই সত্যটা যে যত তাড়াতাড়ি বুঝবে সে তত তাড়াতাড়ি উপকৃত হবে।

(৫) শনির লগ্ন ভাবে অবস্থানে, দৈহিক, প্রাণীক বা মানসিক, কোনও না কোনও অসম্পূর্ণতা বা পঙ্গুতা থাকবেই। অন্য গ্রহের কুপিত প্রভাব লগ্নে শনির উপর থাকলে দেহে কোনও না কোনও খুঁত থাকবেই। অনেক সময় চেহারায় খুব হালকা কালো ছায়ার মতো আভা দেখা যায়।

(৬) লগ্নে শনি যে শিশুর আছে সে এমন পরিবারে জন্ম নিয়ে থাকে যেখানে আর্থিক স্বচ্ছলতা থাকতেও পারে আবার নাও থাকতে পারে। তবুও তাকে কঠোর কৃচ্ছতার মধ্যে কমবেশি মানুষ হতে হয়।

(৭) শিশুকে নানা রকম কিছু মেনে বড় হতে হয়। ফলে শিশু বয়সেই সে শিশুসুলভ স্বভাব ত্যাগ করে ‘বড়’ করে তোলা হয়। বিশেষ করে যেখানে লগ্নস্থ শনি অন্য অশুভ গ্রহ দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে।

(৮) লগ্নস্থ শনির জাতক/জাতিকার ব্যবহার বা আদান প্রদানের মধ্যে নানা ধরনের ইতস্তত ভাব পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। মনে হয় তারা দুনিয়ার যাবতীয় বোঝা মাথায় নিয়ে রয়েছে।

(৯) জীবনের প্রথম অংশে এরা অন্তর্মুখী প্রকৃতির হয়ে থাকে।

(১০) লগ্নস্থ শনির জাতক/জাতিকা জীবনে বিশেষ রকম প্রতিষ্ঠা পায়। আবার অনেকে অতি সাধারণ জীবন যাপন করে। এটা নির্ভর করে অতীত কর্মফলের উপর। এরা মনিবও হতে পারে, আবার চাকরও হতে পারে।

(১১) লগ্নস্থ শনির জাতক/জাতিকার ৩০ বছর পর হতে সে মুক্ত হতে থাকে নানা রকম বাধা বিঘ্ন, অর্থ কষ্ট, পারিবারিক বাধা, ভাবাবেগের বাধা থেকে।

(১২) পেশা বা ব্যক্তিগত জীবনে এরা পরিবেশ নিজের অনুকূলে পায় না। এর মধ্যে তুলা, মকর ও কুম্ভ লগ্নে শনি অবস্থান করলে আর্থিক-সহ সব দিকেই অতটা কষ্টের মধ্যে যেতে হয় না।

(১৩) এরা বিবাহিত জীবনে বিশ্বস্থ জীবনসঙ্গী বা সঙ্গিনী পেয়ে থাকে। একটু বেশি বয়সে এদের বিয়ে হয়ে থাকে। অনেক সময় জীবনসঙ্গী বা সঙ্গিনীর বয়স বেশি হয়ে থাকে।

(১৪) যাই হোক এদের প্রথম জীবন কষ্ট ও পরিশ্রমের হলেও বেশির ভাগই শেষ জীবনে ভালরকম চাকরি বা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠা পেয়ে থাকে।

১৫) লগ্নে শনি প্রবল মানষিক দূশ্চিন্তা বাড়ায়।ও জীবনের প্রথম ৩০ বৎসর শরীর ভালো যায় না।
বিঃ দ্রঃ- বিস্তারিত বিচারের জন্য জন্মছকে অন্যান্য গ্রহদের অবস্থানও বিচার্য্য।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200114065622

Friday, January 3rd, 2020

Astro Palmist Numerology Center

অবৈধ বা জারজ সন্তান ও জোতিষ

অবৈধ বা জারজ সন্তান ও জোতিষ

সুপ্রভাত

অবৈধ সন্তান বা জারজ সন্তান ও জ্যোতিষ

ভদ্র সমাজে জারজ সন্তান এই শব্দটি নিয়ে কেউ খুব একটা প্রকাশ্যে আলোচনা করেন না। যদি কখনও প্রয়োজন হয় তবে আড়ালে ফিস ফিস করে ‘জারজ সন্তান’ শব্দটি নিয়ে এমনভাবে কথা বলে যাতে অল্প কয়েকজনের মধ্যে তা সীমাবদ্ধ থাকে। জারজ সন্তান মানে অবৈধ সন্তান। জারজ সন্তানকে কেউ কেউ আবার ‘লাভ চাইল্ড’ ও বলে। কেউ আবার বলে গনিকার সন্তান। ইতিহাস পড়লে বোঝা যায় যে মাতৃতান্ত্রিক সমাজে “জারজ” বলে কোন শব্দ ছিল না। সমাজ যে দিন থেকে পুরুষতান্ত্রিক হল, “জারজ” এই
শব্দ চালু হল। বিজ্ঞানগতভাবে মায়ের কাছে সব সন্তানই সমান, তা সে বিয়ে করে সন্তানের জন্ম দিক বা না বিয়ে করে সন্তানের জন্ম দিক। প্রকৃতি কোথাও বলেনি বিয়ে করে সন্তান জন্ম দিতে হবে। কিন্তু সমাজ তা বলেছে। তাই পুরুষতান্ত্রিক সমাজ বলছে সমাজের যে নিজস্ব নিয়ম আছে তা তোমাকে মানতে হবে। তাই মা যদি বিয়ে না করে সন্তান জন্ম দেয়, সেই সন্তানকে ভাল চোখে দেখে না। তাকে ‘জারজ’ বলে আখ্যা দেয়। ভারত সহ বহু দেশ জারজ সন্তানদের অনেক অধিকার থেকে বঞ্চিত করে।


এবার আমরা আলোচনা করে দেখব যে, জ্যোতিষ জারজ বা লাভ চাইল্ড কে, কি চোখে দেখে। জ্যোতিষ বিশ্বাস করে ‘কামের জন্য কাম’ নয়। জ্যোতিষের কাছে ‘পুত্রার্থে ক্রিয়াতে ভার্যা’, এখানে মানেটা পরিষ্কার, সেক্স বা কাম শুধুমাত্র সন্তান জন্মের জন্য। জীব জগত, পশু পক্ষী সর্বত্র এই নিয়ম মেনে চলছে। তাদের মিটিং সিজিন আছে। কিন্তু মানুষ এই নিয়ম মানছে না বা মানে না। সেক্স একটা শক্তি যা নর এবং নারীকে কাছে টানতে সাহায্য করে সন্তান সৃষ্টির জন্য। তাই প্রকৃতির কাছে সন্তান জন্ম লক্ষ্য আর সেক্স হচ্ছে উপলক্ষ্য।

আর যারা জারজ সন্তান জন্ম দেয়, তাদের কাছে সেক্স হছে লক্ষ্য আর সন্তান উপলক্ষ্য। এখানে নর নারী শুধুমাত্র যৌন সুখ উপভোগের জন্য মিলিত হতে চেয়েছিল, হটাৎ করে না চাইতেই বায়োলজিক্যাল কারণে সন্তান হয়ে গেছে। জ্যোতিষের কাছে জারজ সন্তান না চাওয়া সন্তান ‘আনওয়ান্টেড চাইল্ড’। দুটো ক্ষেত্রে মানসিক চাওয়া আলাদা। দুটো ক্ষেত্রে গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থানগত বিন্যাসও আলাদা।

লক্ষ্য করা গেছে, বিবাহের পর যে বাবা-মায়েরা সন্তান জন্মের জন্য যখন মিলিত হতে চেয়েছেন, সেই সব ক্ষেত্রে সব সময় বৃহস্পতি শুভ ভাবে পঞ্চম স্থানের সঙ্গে একটা সম্পর্ক তৈরী করে। আর জারজ সন্তানের জন্মের ক্ষেত্রে বৃহস্পতির শুভ প্রভাব থাকে না। পৃথিবীর বহু দেশে এখন আবার ‘সিংগেল মাদার’ সিস্টেম চালু আছে, সেখানে মায়ের কোনও অফিসিয়াল স্বামী নেই। ঘটনাক্রমে কোনও কুমারী মেয়ে মা হয়ে গেছে, সে সেই সন্তান কে বাঁচিয়ে রাখতে চায়, মানুষ করতে চায়। সেই সবক্ষেত্রে সিঙ্গেল মাদারের সন্তানের জন্মছক ও জারজ সন্তানের মতো। এখানে দেখান হল জারজ সন্তানের জন্মছকে গ্রহ নক্ষত্রগত বিন্যাস কেমন হয়-

১) লগ্ন ও চন্দ্র উভয়ে এক রাশিতে বা বিভিন্ন রাশিতে অবস্থান করে বৃহস্পতির দৃষ্টি না পেয়ে থাকে, তাহলে বুঝতে হবে জাতক জাতিকা জারজ সন্তান।

২) যবনেশ্বর বলছেন, লগ্ন ও চন্দ্র উভয়ে যদি বৃহস্পতির নবাংশগত না হয়, কিংবা লগ্ন বা চন্দ্রে বৃহস্পতির দৃষ্টি না থাকে তবে বুঝতে হবে শিশু জারজ সন্তান।

৩) লগ্নে বৃহস্পতির দৃষ্টি থাকলেও, রবি যুক্ত চন্দ্র যদি বৃহস্পতির দৃষ্টি না পায়, অথবা রবিযুক্ত চন্দ্র বৃহস্পতির দৃষ্টি পেলেও যদি মঙ্গল ও শনি যুক্ত হয়, সে ক্ষেত্রেও জারজ জন্ম হয়েছে বুঝতে হবে।

৪) কৃত্তিকা, পুনর্বসু, উত্তরফাল্গুনী, বিশাখা, উত্তরষাঢ়া ও পূর্বভাদ্র পদ। এই কয়েকটি নক্ষত্রকে ভগ্নপদ নক্ষত্র বলে। যদি কারও ভগ্নপদ নক্ষত্রে, দ্বিতীয়া, দ্বাদশী বা সপ্তমী, এদের কোনও একটিতে বা রবি, শনি বা মঙ্গল, এই বারগুলির কোনও একটিতে জন্ম হলে বুঝতে হবে জারজ সন্তান।

৫) যদি তৃতীয়, ষষ্ঠ, দ্বিতীয়, ও পঞ্চম অধিপতি গ্রহ চারটি লগ্নস্থ হলে জাতক গৃহের ভৃত্য বা ড্রাইভার বা অন্য কোনও ব্যক্তির দ্বারা জন্মেছে বুঝতে হবে।

৬) যদি লগ্নে রাহু ও মঙ্গল থাকে, এবং সপ্তম স্থানে রবি ও চন্দ্র থাকে তবে নীচ জন কতৃক জন্ম হয়েছে বুঝতে হবে।

৭) যদি রবি লগ্নে থাকে এবং চতুর্থে রাহু, তবে দেবর-গামিনী পুত্র হয়েছে বুঝতে হবে।

৮) দ্বিতীয়, ষষ্ঠ, অষ্টম ও দ্বাদশে এই চারটি স্থানে সমস্ত গ্রহ থাকলে জাতক জারজ হবে।

৯) যদি রবিযুক্ত চন্দ্র লগ্নে থাকে আর সপ্তম স্থানে শনি ও মঙ্গল থাকে, জাতক জাতিকা জারজ সন্তান হয়ে থাকে। অনেক সময় মায়েরা নিজের স্বামীর সঙ্গে সহবাস সত্ত্বেও সন্তান হয় না, তখন অন্য পুরুষের সাহায্যে সন্তান লাভের চেষ্টা করে। সেই সব ক্ষেত্রে যে সন্তান জন্মে তার জন্মছকের বিন্যাস এই রকম হয়।
বিদ্র: শনিবার, মঙ্গলবার অশ্লেষা,মঘা ,অমাবস্যা এবং রাত্রি ১.৩০ -২.১৫ পর্যন্ত শারীরিক সম্পর্ক করলে কুসন্তান বা অবৈধ সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল থাকে।

আপনি কি জানতে চান আপনার ভাগ্য ??
আপনার সুযোগ গুলি কি কি জানতে চান ??
আগামি বিপদ থেকে সবধান হতে চান ??

তাহলে এখুনি আপনার জন্ম তারিখ , জন্ম সময় , জন্ম স্থান এই website www.apnc co.in তে গিয়ে ১০০০টাকা দিয়ে registration করুন আপনা কে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানানো হবে ..ও কুন্ডলী ও প্রতিকার প ঠানো হবে।

ACHARYA KUSH MUKHERJEE
RAMPURHAT CHAKLAMATH BIRBHUM (W.B)
PIN NO 731224
GOLD MEDALIST
WHATSAPP NO 9233172388
CONTACT NO 7001608953
ONLINE PORISEVA DEWA HOI rs 1000/=
MY PAGE NAME IS ASTRO-PALMIST-NEUMEROLOGY CENTER
PLEASE LIKE&SARE
Contact with me :www.apnc.co.in
https://m.facebook.com/Astro-Palmist-Neumerology-Center-1569956439973629/?ref=bookmarks



Blog Url:
https://apnc.co.in/blog.php?blog=20200103202729